আমরা কিভাবে সঞ্চয় করতে পারি

Spread the love

সঞ্চয় মূলত কি এটা আগে আমাদের বুঝতে হবে।সঞ্চয় বাংলা শব্দ , যার আরো অর্থ রয়েছে। পুঁজি,জমা,আহরন বা অর্থসংস্থান। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় খরচ আমাদের বেশ। যেন প্রতিদিনই নিত্যনতুন খরচ বেড়েই চলছে। এ সময়টা বাড়তি কিছু যদি পাশে রাখা যায় সেটা দিনশেষে আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া । 

নিত্যদিনে প্রয়োজনীয় খরচ করার পর যেটা বাকি থাকে আমরা সেটাকে সঞ্চয় করে রাখতে পারি।অর্থাৎ কোন ব্যক্তি তার পরিবারের উপর খরচ করে যেমন বাজার-ঘাট করা, দোকান বা বাড়ি ভাড়া, সন্তানের উপর স্কুল বা কলেজের বেতন বাবদ খরচ শেষ করে যেটা আমাদের বেচে যায়,সেই পরিমান টা জমিয়ে রাখাকেই সঞ্চয় বলে। কিছু বিষয় খেয়াল করে জমালে আমাদের জন্য সুবিধা হবে।

খরচ বাবদ:

 সঞ্চয়ের পূর্বে দৈনিক খরচের কিছু তালিকা করা। ব্যক্তিগত খরচ হোক অথবা সাংসারিক প্রয়োজনের তালিকা করে নিলে খরচ করার পর সঞ্চয় সহজ হবে। যার দ্বারা প্রয়োজন বাদ যাওয়ার সুযোগ কম থাকে। 

বাজেট খেয়াল রাখা :

আপনার খরচের তালিকা নির্ভর করবে আপনার বাজেটের উপর। সঞ্চয় করার উদ্দেশ্যে আপনি আপনার বাজেটটা ঠিক রাখতে পারেন। যেমন (যেকোন প্রয়োজন চলতি মাসে দরকার না হলে সেটা রেখে দিতে পারেন পরবর্তী মাসের জন্য)। প্রতি মাসের  বাজেটের ভেতর আপনার জরুরি প্রয়োজনের জন্য অবশ্যই কিছু অর্থ রাখা। 

সঞ্চয় এর জন্য ব্যয় কম করা :

১.কিছু কেনার পর বিল পরিশোধের সময় নগদ পরিশোধ করার চেষ্টা করুন। কার্ড অথবা বিকাশের মাধ্যমে নয়। তবে আপনার ব্যয় করার নিদিষ্ট টার্গেট রাখতে সক্ষম হবেন।

২. খরচ লেখার জন্য একটা ডাইরি নির্বাচন করুন যাতে সবকিছু আপনি সেখানে লিখে রাখতে পারেন। 

৩.বাজেটের উপর লক্ষ্য রেখে কেনাকাটা করুন। 

সঞ্চয় করার পদ্ধতি  :

সঞ্চয় করার জন্য সবথেকে বড় জিনিস হচ্ছে আপনার ইচ্ছা শক্তি। বহু বহু আগে থেকেই মানুষ তার প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার পর জমিয়ে থাকা অর্থকে বিভিন্নভাবে সংরক্ষণ করে আসছে বা সঞ্চয় করছে। প্রাচীনকালের কথা যদি বলে থাকি, তাহলে সেসময়ের মানুষ তার মূল্যবান সম্পদ বা সঞ্চয়কে কোন পাত্রের ভিতর সিল করে লোকালয়ের অগোচরে মাটির নিচে পুতে  রাখত।অথবা আমানত হিসাবে কারো কাছে জমা করত।

বর্তমান সময়ের ডিজিটাল যুগে মানুষের হাতের কাছে বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে তার মূল্যবান সঞ্চয়কে সংরক্ষণ করার জন্য। সব থেকে কাছের যদি বলতে পারি তাহলে হাতের মুঠোফোনে রয়েছে বিকাশ,নগদ ও আরো অনেক নতুন উপায়। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক, বীমা বা বিভিন্ন পলিসি। যেখানে আপনি আপনার সুযোগ সুবিধা পেয়ে যাবেন।এ ছাড়া আগে  থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে মাটির ব্যাংক, যেখানেও আপনি আপনার প্রতিদিনের জমানো থেকে সঞ্চয় করে ঘরেই রেখে দিতে পারেন। 

সঞ্চয় এর উপকারিতা:

জীবনে একটা সময় পর সবাই অর্থ উপার্জন করার প্রতি ধাবিত হয়। কিন্তু সঞ্চয় জিনিসটা সবার ভিতর থাকে না। সঞ্চয় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে। সঞ্চয় হচ্ছে আপনার বিপদে বন্ধু। বিপদের সময় কাছের একজন বন্ধুর মাধ্যমে সাহায্য না পেলেও,সঞ্চয় থাকলে সেই আপনাকে বন্ধুরূপে কাজে দিবে । 

সঞ্চয়ের অনেক উপকার ছোটকালের মা ও দাদিকে দেখেছি প্রত্যেক বেলার চালের পাতিল থেকে এক মুঠ করে চাল অন্য কোন পাত্র রেখে দিতেন। যার দ্বারা কখনো মাসের শেষে চাল আনতে দেরি হলে সেটা কাজে লাগাতেন অথবা অন্য কোন সময়, কাজে লাগতো। ছাত্র জীবনে যদি আপনি কিছু সঞ্চয় করে রাখতে পারেন যেটা কর্মজীবনের শুরুতে চাকরি অথবা ব্যবসা ইনভেস্ট করতে পারেন। এছাড়া সংসার জীবনে মাস শেষে কিছুটা জমা রাখলে বিপদ আপদে কাজে দিবে। 

ছাত্র বয়সের সঞ্চয় :

একজন ছাত্র হিসেবে অর্থ সঞ্চয় করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে তবুও ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে করা অপরিহার্য। প্রতিদিনের খরচ থেকে ব্যয়ে কম করে সঞ্চয় করা যেমন ধরেন আপনি আপনার খাবারকে ঘরে রান্না করা শুরু করুন,অনলাইন অথবা বিভিন্ন বইয়ের মাধ্যমে রেসিপিগুলোকে সংগ্রহ করুন। বাহির থেকে অর্ডার করা অথবা খেয়ে আসা থেকে খরচ কম হবে। 

খুব কাছাকাছি এমন কোন জায়গায় চেষ্টা করুন হেটে যাওয়ার।কিছু কেনার ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট বাজেট অথবা ডিসকাউন্ট ফলো করুন। বিভিন্ন বইয়ের স্টল অথবা অনলাইন পেজগুলোতে আপনি ডিসকাউন্ট পাবেন। বর্তমান সময় প্রাতিষ্ঠানিক স্টুডেন্ট  কার্ড ব্যবহারে আপনি আপনার বাসে ভাড়া কে সাশ্রয় করতে পারবেন। প্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয় করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনকে মাথায় রাখুন অতিরিক্ত থেকে বিরত থাকুন। 

পড়ালেখার পাশাপাশি যেগুলো করলে আপনি আয় করতে পারবেন আবার আপনার পড়ালেখা কোন অসুবিধা হবে না। 

১.মার্কেটপ্লেসে আইডি খুলে বায়ার থেকে কাজ নিতে পারেন। (তবে ব্যাপারটা অতটা সহজ নয়)

২.ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারেন । (যখন ইচ্ছা কনটেন্ট বানাতে পারেন) 

৩.ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি ব্লক করতে পারেন।

৪.সব থেকে ভালো হয় টিউশনি করলে।

  এভাবে আপনি আপনার ছাত্র জীবনের যদি পড়ালেখার পাশাপাশি কিছু করতে পারেন তাহলে আপনার পরিবার থেকে যে সাপোর্টটা পাচ্ছেন সেটার পাশাপাশি আপনার ইনকাম করা অর্থ সঞ্চয় করাতে সহজ হবে।  ছাত্র জীবন থেকে কিছুটা হলো আর্ন করতে পারলে আপনার জীবনের সঞ্চয় করাটা সহজ হবে। 

কর্ম জীবনের সঞ্চয় :

ছাত্র জীবন শেষ করার পর আপনার কর্মজীবন শুরুতে চাকরি হোক বা ব্যবসা হোক সাংসারিক জীবনের আগে আপনি আপনার ব্যয়কে তালিকাবদ্ধ করে দৈনিক, সাপ্তাহিক অথবা মাসিক সঞ্চয় করতে চেষ্টা করুন। এছাড়া মাসিক বীনা করে রাখতে পারেন,যার দ্বারা নিদিষ্ট একটা এমাউন্ট জমা হবে। যেটা আপনার ভবিষ্যৎ পরবর্তী সাংসারিক জীবনের শুরুতে কাজে দিবে। 

সংসার জীবনের সঞ্চয় :

সংসার জীবনের সমস্ত ব্যয় কে মাসিক হিসেবে তালিকাভুক্ত করার চেষ্টা করুন। যারদ্বারা প্রয়োজনীয় জিনিস একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে হিসাব রাখতে পারবেন,যে মাসে আপনার কোন জিনিস কতটুকু দরকার পড়ে।

অবসর জীবনের সঞ্চয় :

 অবসর জীবনের সঞ্চয়টা মূলত নির্ভর করে আপনার পূর্ববর্তী ছাত্র এবং সংসার জীবনের সঞ্চয় করার অভ্যাস এর উপর।  আপনি যদি পূর্বে থেকে সঞ্চয় করা অভ্যস্ত হন তাহলে অবসরকালেও আপনি আপনার পুঁজি থেকে খরচের পরও কিছু অবশিষ্ট রাখতে সক্ষম হবেন। 

ইসলামের দৃষ্টিতে সঞ্জয় :

অর্থ প্রাচুর্যের সময় খরচের অপব্যয়ে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য রেখেই উত্তম কাজ।ভাইয়া সৎ পথে উপার্জন করে মিতব্যায় হওয়ার পর ভবিষ্যতে নিজের স্ত্রী ও সন্তানাদিনের জন্য হালাল অর্থ রেখে যাওয়া। ইসলামে নির্দেশিত আছে সন্তানদের জন্য কিছু রেখে যাওয়া। সন্তানদেরকে কারো মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়া নবীজি পছন্দ করতেন না । হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ফরজ ইবাদাতের পরে হালাল রুজির সন্ধান করাও ফরজ। (বাইহাকী, শোআবুল ঈমান)

মোটকথা জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। 

84 thoughts on “ আমরা কিভাবে সঞ্চয় করতে পারি”

  1. অসাধারণ সাজেশন! সঞ্চয় আসলেই আমাদের জীবনে বন্ধুস্বরূপ। সাজেশনটি পেয়ে সত্যিই খুব উপকৃত হলাম।

    Reply
  2. আমাদের প্রত্যেকের জীবনে বয়সের প্রতিটি স্টেজেই সঞ্চয় বিভিন্ন রূপ নেয়। যখন ছাত্র তখন এক রকম, যখন কর্ম জীবন তখন এক রকম এভাবেই অনেক গুলো ধাপ পার করতে হয় আর সঞ্চয়ের উদ্দেশ্যও পরিবর্তন হয়। সঞ্চয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার সম্পূর্ণ জীবন কে পরিপূর্ণ গুছাতে না পারলেও তার মাধ্যমে একটি সুন্দর জীবন ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারে। ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকেও বলা হয় সঞ্চয়ের উদ্দেশ্য নেক এবং হালাল রাখতে তাহলে আল্লাহ্‌ তা আলা তাতে বারাকা দান করেন। আমাদের উচিৎ সঞ্চয় করার চেষ্টা করা।

    Reply
  3. সঞ্চয় এর গুরুত্ব সত্যিই আমাদের জীবনে অপরিসীম। যা আমাদের জীবনের প্রতিটি কঠিন পরিস্থিতিতে আমরা বুঝতে পারি।তাই আসুন আজ থেকে আমরা নিজেরাও সঞ্চয় করি এবং অন্যকেও সঞ্চয় করতে উৎসাহিত করি।

    Reply
    • সঞ্চয় আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করে। সঞ্চয় হচ্ছে বিপদের বন্ধু। বিপদের সময় কাছের একজন বন্ধুর মাধ্যমে সাহায্য না পেলেও,সঞ্চয় থাকলে সেই আমাদের বন্ধুরূপে কাজে দিবে। বর্তমান উর্ধ্বগতির এই বাজারে আমাদের আয়ের থেকে ব্যয়ের পরিমাণ বেশি হয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক এ সময়ে আমরা কিভাবে সঞ্চয় করব এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা অনেক কিছু জানতে পারবো।

      Reply
  4. বর্তমান প্রেক্ষাপটে সঞ্চয় একটি অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে মানুষের বিপদে-আপদের বন্ধুর মধ্যে পাশে দাঁড়ায় সঞ্চয় এজন্যই মনীষীরা বলেছেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তেলে মহাদেশ সাগর অতল তাই আসুন আমরাও সঞ্চয় করি সঞ্চয়ের বিপদের বন্ধু

    Reply
  5. কনটেন্টটি অনেক শিক্ষনীয়। যে ব্যক্তি যতবেশি মিতব্যয়ী এবং ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঞ্চয় করে, সে ব্যক্তি জীবনের চলার পথে বাধা বিপত্তির কবলে কম পড়ে৷ সঞ্চয় আমাদের জীবনের একটি অংশ।ইসলাম আমাদেরকে অপব্যয়, অপচয় এবং কৃপণতা থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা যখনই বিপদের কবলে পড়ি তখন সঞ্চয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারি।
    এই উপদেশমূলক কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হলাম।

    Reply
  6. লেখনীটির সাথে আমি পুরোপুরি একমত।সঞ্চয় একটি অত্যন্ত মূল্যবান অবস্থানের মাধ্যম হিসাবে প্রমাণিত হচ্ছে ইসলামের হাদিস ও সংশ্লিষ্ট শাস্ত্রে।
    সহীহ বুখারীতেও একটি হাদিসে বলা হয়েছে: “মুসলিম হক্কের জন্য সুন্দর কর্ম হচ্ছে সঞ্চয় করা।”
    সুতরাং আমাদের সবসময় সঞ্চয় করার চেষ্টা করা উচিত।

    Reply
  7. “জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা
    বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। ”
    –অত্যন্ত মূল্যবান উক্তি যা আমাদেরকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়।কন্টেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  8. সঞ্চয় যে কতটা উপকারী সেটা আমরা জীবন যাপনের মাধ্যমে হাড়ে হাড়ে টের পাই। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সঞ্চয় করার উপায় গুলো জানতে পারলাম। যেটা আমার জন্য খুব উপকারী। রাইটার কে অনেক ধন্যবাদ!

    Reply
  9. পরিবারের উপর খরচ করি যেমন, বাজার-ঘাট করা, দোকান বা বাড়ি ভাড়া, সন্তানের উপর স্কুল বা কলেজের বেতন বাবদ খরচ শেষ করে যেটা আমাদের বেচে যায়,সেই টাকাটা জমিয়ে রাখাকেই সঞ্চয় বলে। মোটকথা জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা আমাদের বিপদের সময় কাজে লাগে।

    Reply
  10. অসাধারণ!!! লেখাগুলো একজন মানুষকে মিতব্যয়ী ও সঞ্চয়ী হতে প্রেরণা যোগাবে।

    সঞ্চয় আমাদের বিপদের সঙ্গী। ইসলামী শরীয়তেও ইহা জায়েজ।

    Reply
  11. লেখকের এই কনটেন্ট টি পড়ে আমি মনেকরি প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে সঞ্চয় করা অপরিহার্য।আমাদের প্রতিদিনের খরচের পর যে অর্থ উদ্বৃত্ত থাকে তা যদি আমরা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে কোনো না কোনো মাধ্যমে জমিয়ে রাখি তাহলেই আমরা জীবনের কঠিন মূহুর্তের সময় তা দিয়ে মোকাবেলা করা সম্ভব।তাই আসুন লেখকের এই কনটেন্ট টি অনুসরণ করে আমরা সবাই সঞ্চয় করি।
    ” সঞ্চয় করে গড়ি দেশ,
    দুর্দিন হবে নিরুদ্দেশ “

    Reply
  12. সঞ্চয় অর্থ জমা। যা ভবিষ্যৎ তহবিল। হালাল ইনকাম করে হালাল পথে খরচ করে অবশিষ্ট যা থাকে তা জমা করে ভবিষ্যতে কাজে লাগানোর জন‍্য রাখা সকলের জন‍্য অপরিহার্য বিষয়। তাই ছোট ছোট সঞ্চয় করে ভবিষ্যত তহবিল গঠন করতে সকলে সম্মত হয়ে উঠুন।

    Reply
  13. “অর্থ প্রাচুর্যের সময় খরচের অপব্যয়ে না করে ভবিষ্যতের জন্য রেখে দেয়াই উত্তম কাজ।
    জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা
    বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। ”

    –অত্যন্ত মূল্যবান উক্তি।

    Reply
  14. নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় খরচ শেষে যা বাকি থাকে সেটাকে আমরা সঞ্চয় করে রাখতে পারি। জীবনে চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার যা প্রয়োজন বা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারি।
    খুবই সময়োপযোগী কন্টেন্ট সবার উপকারে আসবে।

    Reply
  15. সঞ্চয়ের অভ্যাস আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খুব ছোট থেকেই এই সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। আমাদের সন্তানদের শেখাতে হবে আজকের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয় আগামী দিনে সাহায্য করবে।ছোটবেলা থেকে গড়ে ওঠা সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি বড় হলে তাকে মিতব্যায়ী হতে সাহায্য করবে।আমাদের সকলের উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে সঞ্চয়ি মনোভাব পোষণ করা।

    Reply
  16. কন্টেন্টি খুব উপকারী ছিল আমার জন্য। আসলে আমাদের ছাত্র জীবন, কর্ম জীবন সব ক্ষেত্রে সঞ্চয়ী হওয়া প্রয়োজন। কারণ বিপদের সময় এটি আমাদের বন্ধু হয়ে দাড়ায়। ধন্যবাদ লেখককে কন্টেন্টির জন্য।

    Reply
  17. লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, এরকম একটি সুন্দর যুক্তিযুক্ত কন্টেন্ট লিপিবদ্ধ করার জন্য।আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নিত্যনতুন যাবতীয় খরচ সামলানোর পরে অবশিষ্ট যে অর্থ বাচিয়ে ভবিষ্যত প্রয়োজনের নিমিত্তে জমিয়ে রাখা হয় তাকেই মূলত সঞ্চয় করা বুঝায়।আমাদের জীবনে সঞ্চয়ের গুরুত্ব অনেক বেশি। ছাত্র জীবন থেকে কর্মজীবন এমনকি সংসার জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে সঞ্চয় আমাদের সঠিক দিক নির্দেশনা প্রদান করে থাকে।তাছাড়া ইসলামিক দৃষ্টিকোনে মিতব্যয়ী জীবনযাপনের প্রতি নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। সঞ্চয়ের অভ্যাস আমাদের মিতব্যয়ী হতে সাহায্য করে। জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা এ-র গুরুত্ব বুঝতে পারবো।

    Reply
  18. সঞ্চয় অর্থ হচ্ছে পুঁজি,জমা,আহরন বা অর্থসংস্থান। নিত্যদিনে প্রয়োজনীয় খরচ করার পর যেটা বাকি থাকে আমরা সেটাকে সঞ্চয় করে রাখতে পারি।প্রতিদিনের খরচ বাঁচিয়ে যদি কিছু সঞ্চয় করা যায় সেটা হচ্ছে আমাদের একটা বড় পাওয়া ,যা আমাদেরকে একটা সময়ে অনেক উপকৃত করতে পারেI

    অর্থ প্রাচুর্যের সময় খরচের অপব্যয়ে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে,ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখায় বুদ্ধিমানের কাজ I
    জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো।

    Reply
  19. সঞ্চয় আমাদের জীবনের অপরিহার্য একটি অংশ। আমরা যখন বিভিন্ন বিপদ-আপদে পতিত হই তখন বুঝতে পারি সঞ্চয়ের গুরুত্ব কতটুকু। তাই আমাদের উচিত নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী সঞ্চয় করা।

    Reply
  20. সঞ্চয় হলো ভবিষ্যতের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে বর্তমানে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু খরচ করে বাকিটুকু সংগ্রহ করা।ব্যক্তি জীবনে প্রত্যেকের সঞ্চয় করা জরুরী। সঞ্চয় করার জন্য সর্ব প্রথম যা দরকার তা হলো ইচ্ছে শক্তি।সঞ্চয় ব্যক্তিকে আত্নবিশ্বাসী হতে সাহায্য করে,বিপদে বন্ধুর ভুমিকা পালন করে।সর্বোপরি জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য সঞ্চয় করা অতীব জরুরী।কন্টেন্টটি আমাকে সঞ্চয়ে উদ্ভুদ্ধ করতে সহায়তা করেছে।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  21. “সঞ্চয় বাংলা শব্দ , যার আরো অর্থ রয়েছে। পুঁজি,জমা,আহরন বা অর্থসংস্থান। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় খরচ আমাদের বেশ। যেন প্রতিদিনই নিত্যনতুন খরচ বেড়েই চলছে। এ সময়টা বাড়তি কিছু যদি পাশে রাখা যায় সেটা দিনশেষে আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া ।
    “জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। ” লেখকের এই গুরুত্বপূর্ণ কথাটার সাথে একমত পোষণ করছি।ছাত্র জীবন থেকে কর্মজীবন এমনকি সংসার জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে সঞ্চয় আমাদের সঠিক দিক নির্দেশনা প্রদান করে থাকে।তাছাড়া ইসলামিক দৃষ্টিকোনে মিতব্যয়ী জীবনযাপনের প্রতি নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
    লেখককে ধন্যবাদ জানাই এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।বর্তমান অস্থিরতার সময়ে যেখানে সবাই শুধু ট্রেন্ডের পিছনে ছুটছে, যাকে বলে দুনিয়াটা মস্ত বড়।খাও, দাও, ফূর্তি কর অবস্থা সেখানে এমন একটি লেখা সত্যিই দিকনির্দেশনামূলক।

    Reply
  22. সঞ্চয় বাংলা শব্দ , যার আরো অর্থ রয়েছে। পুঁজি,জমা,আহরন বা অর্থসংস্থান। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় খরচ আমাদের বেশ। যেন প্রতিদিনই নিত্যনতুন খরচ বেড়েই চলছে। এ সময়টা বাড়তি কিছু যদি পাশে রাখা যায় সেটা দিনশেষে আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া ।
    “জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। ” লেখকের এই গুরুত্বপূর্ণ কথাটার সাথে একমত পোষণ করছি।ছাত্র জীবন থেকে কর্মজীবন এমনকি সংসার জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে সঞ্চয় আমাদের সঠিক দিক নির্দেশনা প্রদান করে থাকে।তাছাড়া ইসলামিক দৃষ্টিকোনে মিতব্যয়ী জীবনযাপনের প্রতি নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
    লেখককে ধন্যবাদ জানাই এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।বর্তমান অস্থিরতার সময়ে যেখানে সবাই শুধু ট্রেন্ডের পিছনে ছুটছে, যাকে বলে দুনিয়াটা মস্ত বড়।খাও, দাও, ফূর্তি কর অবস্থা সেখানে এমন একটি লেখা সত্যিই দিকনির্দেশনামূলক।

    Reply
  23. অসাধারন লেখনী!
    আমরা প্রতিনিয়ত অর্থ ব্যয় করে থাকি কিন্তু সঞ্চয় করা তেমন হয়েই ওঠে না। এর প্রধান কারণ হল অপচয়। অনেক সময় বিলাসিতার ক্ষেত্রে অনেক অর্থ অপচয় হয়ে থাকে। কিন্তু সেসব না করে ভবিষ্যতের কোনো জরুরি দরকার এর জন্য অর্থ সঞ্চয় করা বেশি জরুরি। তবে কৃপণতা দেখালে সেটাকে সঞ্চয় বলে না।
    মিতব্যায়ীটা বজায় রেখে অর্থ সঞ্চয় করাটাই সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  24. মাশাআল্লাহ বারাকাল্লাহু ফিহ, অসাধারণ কন্টেন্ট।আমরা দৈনন্দিন জীবনে যেভাবে অর্থ খরচ করি,সঞ্চয় শব্দটা তো প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে, এর পিছনে মূল কারণ হচ্ছে সম্পদের অপচয়।দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ সঞ্চয়ের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। আমাদের উচিত হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা।অবশ্যই আমরা সবাই আল্লাহর মুখাপেক্ষী, কিন্তু কঠিন পরিস্থিতিতে যেন অন্য কারো মুখাপেক্ষী হওয়া না লাগে সেজন্য সঞ্চয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ অসাধারণ একটা বিষয় সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য

    Reply
  25. সঞ্চয় হলো ভবিষ্যতের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে নিজের আয় থেকে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু ব্যয় করে বাকিটুকু জমিয়ে রাখা। তবে কৃপণতার মাধ্যমে নয়, মিতব্যায়ীটা বজায় রেখে সঞ্চয় করতে হবে। বিভিন্ন পদ্ধতিতে আমরা সঞ্চয় করতে পারি। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবন এমনকি সংসার জীবনে আমরা সঞ্চয় করতে পারি। তাছাড়া ইসলামিক দৃষ্টিকোনে মিতব্যয়ী জীবনযাপনের প্রতি নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।

    Reply
  26. মাশাল্লাহ্, কনটেন্ট এর লেখাগুলি একজন মানুষকে মিতব্যয়ী ও সঞ্চয় করে তুলতে সহযোগিতা করবে। ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে চাইলে অবশ্যই সঞ্চয়ী হতে হবে। একজন মুসলিমের উচিত হালালভাবে সঞ্চয়ী হয়ে মিতব্যয়ীতার সাথে জীবন-যাপন করা।

    Reply
  27. সঞ্চয় আমাদের জীবনের একটি প্রয়োজনীয় অংশ। সঞ্চয়ের মাধ্যমে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন সুন্দর ভাবে কাটাতে সাহায্য করে তোলে। এ কন্টেন্টর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি আমাদের জীবনে সঞ্চয়ের মূল্য।আমাদের প্রত্যেকের উচিত সঞ্চয়ের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ জীবন অতিবাহিত করা।
    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ অসাধারণ একটা বিষয় তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  28. সহজ ভাষায় সঞ্চয় হচ্ছে বাড়তি অর্থ জমা করা। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত সবাই -ই তাদের আয়ের উপর সঞ্চয় করতে পারে।এই তিন স্তরের মানুষ যার যার জায়গা থেকে নিত্যনৈমিত্তিক চাহিদা পূরণ করে সচ্ছল ভাবে জীবন উপভোগ করে, ভোগবিলাসে অর্থ অপচয় না করে সঞ্চয় করতে পারে। প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে একটা সময় অনেক উপার্জন হয় আর তখন তার থেকেই সঞ্চয় করতে হয়।জীবনে উত্থান পতন থাকে। আর এই সঞ্চয় বিপদে অনেক কাজে লাগে। তাই প্রত্যেকটা মানুষের উচিত মিতব্যয়ী হওয়া এবং সঞ্চয় করা।

    Reply
  29. খুবই শিক্ষনীয় একটি কনটেন্ট। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সঞ্চয়ের বিকল্প কিছু নেই।সঞ্চয়ের অভ্যাস করা উচিত ছাএজীবন থেকেই। তাহলে জীবনে চলার পথে কখনোই আর কোন বাধা সম্মুখীন হতে হয় না। জীবনের কখন কোন পরিস্থিতি চলে আসে তা কারো জানা নেই। নিজের সঞ্চয় করা থাকলে যে কোন বিপদে সেটিই হয় একমাত্র অবলম্বন। ইসলামেও অপব্যয় না করে মিতব্যায়ি হয়ে চলার কথা বলা হয়েছে।
    এই উপদেশমূলক কনটেন্টটি অনেক দরকার ছিল।

    Reply
  30. প্রতিটি মানুষের সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলা প্রয়োজন। পরিবারের কল্যাণের জন্যে মানুষকে মিতব্যয়ী হয়ে উঠতে সাহায্য করে এই সঞ্চয় করার মাধ্যমে। কন্টেন্টটিতে খুব চমৎকার ভাবে বোঝানো হয়েছে সঞ্চয় কিভাবে আমাদের বিপদের বন্ধু। আশা করছি এটি পড়ে সকলেই অপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিয়ে, সঞ্চয়ের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন, ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  31. আয় হতে সবধরনের খরচ/ব্যায় নির্বাহের পর অবশিষ্ট অর্থকেই মূলত আমরা সঞ্চয় হিসেবে বুঝি ।
    জীবনের নানা প্রয়োজনে ও আকস্মিক দুর্ঘটনা মোকাবেলায় আমাদের সঞ্চয় থাকা খুব জরুরী। তাছাড়া অর্থোপার্জন, খরচ ও সঞ্চয়ের ব্যাপারে মাধ্যমপন্থার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। বর্তমান প্রেক্ষাপটে যেখানে সঞ্চয় করে জীবন চালানোটাও একটা বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে , সেখানে সঞ্চয় এর গুরুত্ব ও কিভাবে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন এনে ধাপে ধাপে সঞ্চয় করতে পারি এবং মিতব্যয়িতার সাথে জীবনটাকে কিভাবে একটু সহজ করতে পারি সেই দিকনির্দেশনামূলক লেখনী রয়েছে এই অসাধারণ ও চমৎকার যুগোপযোগী কন্টেন্টে। যা লেখক তার অসাধারণ লেখনীতে ফুটিয়ে তুলেছেন, যা পড়ে আমার মত ইন শা আল্লাহ্‌ অনেকেই আশাকরি সঞ্চয়ে আরও উৎসাহিত হবে।

    Reply
  32. অর্থ প্রাচুর্যের সময় খরচের অপব্যয়ে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য রাখা ই উত্তম কাজ।সৎ পথে উপার্জন করে মিতব্যায় হওয়ার পর ভবিষ্যতে নিজের স্ত্রী ও সন্তানাদিনের জন্য হালাল অর্থ রেখে যাওয়া। কারো মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়া নবীজি পছন্দ করতেন না । হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ফরজ ইবাদাতের পরে হালাল রুজির সন্ধান করাও ফরজ।

    “আমরা কিভাবে সঞ্চয় করতে পারি” কন্টেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অশেষ ধন্যবাদ এই সুন্দর কন্টেন্টটি লেখার জন্য।

    Reply
  33. আসসালামুয়ালাইকুম।
    দৈনন্দিন খরচ মেটানোর পরে আমাদের হাতে যে অতিরিক্ত অর্থ থাকে তা জমিয়ে রাখাই হলো সঞ্চয়। ভোগ বিলাসিতায় অর্থ অপচয় করলে সন্তানকে ভবিষ্যতে অন্যের মুখাপেক্ষী হতে হয়।অন্যের মুখাপেক্ষী হওয়ানবী (সা.) অপছন্দনীয় কাজ। সঞ্চয় হতে পারে ভবিষ্যতের হাতিয়ার।

    Reply
  34. বর্তমানে আমাদের নিত্য নতুন খরচ বেড়ে চলেছে।এ সময় যদি আমরা নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ করার পর যেটুকু অর্থ বাকি থাকে সেটুকু সঞ্চয় করে রাখতে পারি, তাহলে বিপদের সময় এটা হবে আমাদের মুক্তির উপায। আয়ের মধ্যে ব্যয় সীমাবদ্ধ রেখে ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য কিছু অর্থ তুলে রাখার নামই সঞ্চয় । যেকোনো অনিশ্চিত পরিস্থিতির মোকাবেলায় সঞ্চয়ের কোন বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে আমাদের হালাল -হারাম, পাপ-পূণ্য, প্রয়োজন- অপ্রয়োজন বিবেচনা করে খরচ করতে হবে এবং অপব্যয় ও অপচয় থেকে বিরত থেকে সঞ্চয় করতে হবে । প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে স্ত্রী, সন্তান-সন্ততীর ভরণপোষণ, বাবা-মার সব চাহিদা পূরণের মতো আল্লাহর নির্দেশিত খাতে খরচ করার পর মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্ধৃত
    অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা উচিত। এ সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলেন,
    যে ব্যক্তি পরিমিত ব্যয় করে সে কখনো নিঃস্ব হয় না। (মুসনাদে আহমাদ)
    তিনি আরো বলেন, তুমি তোমার উত্তরাধিকারীদেরকে মানুষের মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়া চেয়ে তাদের সচ্ছল রেখে যাবে। আর এটাই উত্তম। ( বুখারী ও মুসলিম)
    আবার সঞ্চয় করার ক্ষেত্রে অপচয় করা ও কৃপণতা এ দুটোই ইসলামের অননুমোদিত। এই দুই প্রান্তিকতার মাঝখানে মধ্যমপন্থা হিসেবে মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য কিছু অর্থ সঞ্চয় করে রাখা ইসলামের শিক্ষা। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন,
    রহমানের বান্দা তো তারাই যারা অপব্যয় করেনা আবার কৃপণতা ও করে না তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী (সূরা ফুরকান, আয়াত নং ৬৭)।
    সুতরাং আমাদের উচিত মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে খরচ কে সীমাবদ্ধ করে ভবিষ্যতের অনিশ্চিত বিপদের মোকাবেলার জন্য সঞ্চয় করা। আর এ সঞ্চয় আমরা কিভাবে ও কি কি পদ্ধতিতে করতে পারব তা লেখকের এই সুন্দর উপস্থাপনা থেকে জানতে পেরে উপকৃত হলাম ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  35. সঞ্চয় মানে জমাকরা।অপব্যয় না করে নিজের সামর্থ্য অনোজায় কিছু কিছু জমা করা জাতে বিপদে বা বিস্যেশ কোন কাজে লাগানো জায় নিজের হকের টাকা। জাতে কোন সুদি কাজ কর্মের সাথে জরাতে না হয় সুদ ছারা মানুষ এখন কোন দার দিতে চায়না তাই সঞ্চয় করা আমাদের সবার জন্য অপরিহার্য জিবনে সত্য থাকতে গেলে।

    Reply
  36. আমাদের জীবনে সঞ্চয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। বিপদে পড়লেই বুঝাযায় এটা কত মূল্যবান। যাবতীয় খরচ মেটানোর পর বেঁচে যাওয়া অর্থ থেকে অল্প অল্প করে আমাদের সঞ্চয়ের অভ্যাস করা উচিৎ। আমাদের সন্তানদের ও এটা শিক্ষা দেয়া উচিৎ। ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্য।

    Reply
  37. ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবা বুদ্ধিমানের কাজ।আর ভবিষ্যৎ চিন্তা করে মানুষ তার উপার্জিত টাকা থেকে কিছু সঞ্চয় করে। জীবনে চলার পথে বিপদে আপদে সেই সঞ্চিত অর্থই কাজে লাগে।আর তা-ই আমাদের ইসলাম ধর্মেও সঞ্চয় করাকে ইবাদতের অংশ হিসেবে দেখা হয়।লেখক তার লেখনির মাধ্যমে সঞ্চয় করাকে এতো সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  38. আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
    সঞ্চয় করাটা আমাদের অতীব জরুরী | জীবন চলার পথে সঞ্চয় হবে আমাদের একমাত্র হাতিয়ার| যেটা আমাদের প্রয়োজনে অথবা বিপদের সময় আমাদের একমাত্র বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া যাবে | আমাদের জীবনের প্রতিটি স্টেপে যেমন ছাত্র জীবন কর্মজীবন সংসার জীবন সঞ্চয়ী হওয়া দরকার| ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকেও বলা হয় সঞ্চয়ের কথা | আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, সন্তানদের জন্য কিছু রেখে যেতে যাতে সন্তানরা কারো মুখাপেক্ষী না হয় কারণ তিনি এটা মোটেও পছন্দ করতেন না| যে ব্যক্তি যত বেশি মিতব্যয় ও ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঞ্জয় করে সে ব্যক্তি জীবনে চলার পথে বাধা বিপত্তির কবলে কম পড়ে|

    জীবনে একটি সময় পর সবাই অর্থ উপার্জন করার প্রতি ধাবিত হয় | কিন্তু সঞ্চয় জিনিসটা সবার ভিতর থাকে না | সঞ্চয় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে | সঞ্চয় হচ্ছে বিপদের বন্ধু | বিপদে কাছের একজন বন্ধুর মাধ্যমে সাহায্য না পেলেও সঞ্চয় করা থাকলে সেটা আপনাকে অবশ্যই মনে সাহস যোগাবে বন্ধু হিসেবে|

    কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম| কনটেন্টটি অনেক শিক্ষনীয়। লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ| এখন আমি আমার জীবনে কিছু কথা শেয়ার করি। জানি না এখানে শেয়ার করাটা ঠিক হবে কিনা যদি ভুল হয়ে থাকে ক্ষমা করবেন | আমি মধ্য বয়সে এসে অনলাইনের এই প্লাটফর্মে যুক্ত হয়েছি | আমার হাজব্যান্ড আলহামদুলিল্লাহ জীবনে অনেক অনেক অর্থ উপার্জন করেছে কিন্তু কখনো চিন্তা করেনি কোন সঞ্চয় করা | যাক আল্লাহ ভরসা | এখন আমি এই প্লাটফর্ম থেকে যা ইনকাম করব ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব সঞ্চয় করে রাখার জন্য যারা আমার বৃদ্ধ বয়সে অনেক কাজে লাগবে | তাই প্রতিটি মানুষের উচিত বৃদ্ধ বয়সের কথা চিন্তা করে সঞ্চয় করা |

    Reply
  39. প্রতিদিনই নিত্যনতুন খরচ বেড়ে চলছে। ব্যয় বৃদ্ধির ফলে অনেক প্রয়োজন বা বিপদের সময় খরচ করার সামর্থ্য হচ্ছে না। এর থেকে পরিত্রানের একমাত্র উপায় হলো সঞ্চয় বা জমা। প্রয়োজন অনুযায়ী খরচ করার পর বাকি টাকা জমা করার মাধ্যমে প্রয়োজন বা বিপদে কাজে লাগানো যায়। ইসলামে ও মিতব্যয়ী হয়ে সঞ্চয় করার কথা বলা হয়েছে। এই কনটেন্টটির দ্বারা কি কি বিষয় খেয়াল রেখে সঞ্চয় করা যেতে পারে তা শিখতে পেরেছি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  40. সঞ্চয় আমাদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের অল্প অল্প করে রাখা সঞ্চয় আমার ভবিষ্যৎ বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারবে। নিজের ছাত্র জীবন থেকেই আমাদের সঞ্চয় করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। যেন পরবর্তীতে আমার আজকের সঞ্চয় আমার অনেক উপকারে লাগে।কন্টেন্টটি অসাধারণ। এটি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিলো। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  41. রাসূলুল্লাহ (সাঃ)বলেছেন, ফরজ ইবাদতের পরে হালাল রুজির সন্ধান করাও ফরজ। হালাল উপার্জনের মাধ্যমে জীবন ধারণ করা ও সে উপার্জনের কিছু অংশ আমাদের সঞ্চয় করে রাখা দরকার। কারণ সঞ্চয় হচ্ছে বিপদের বন্ধু ও আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করে। তাই প্রত্যেকের উচিত তার নিজ নিজ অবস্থান থেকে সঞ্চয় করা হোক না সেটা ছোট কিংবা বড়। আসুন নিজে সঞ্চয় করি এবং অপরকেও উৎসাহিত করি।

    Reply
  42. কনটেন্টটি খুবই শিক্ষনীয়। সঞ্চয় বলতে বোঝায় আয় বাবদ ব্যয়ের যে অংশটুকু হাতে থাকে। সঞ্চয় মানব জীবনের জন্য অন্তত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সঞ্চয় মানুষের বিপদে সাহায্য করে। তাই সঞ্চয়কে বিপদের বন্ধু বলা হয়। কন্টেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  43. মাশা-আল্লাহ, অসাধারণ কন্টেন্ট। সঞ্চয় করাটা আমাদের অতীব জরুরী | জীবন চলার পথে সঞ্চয় হবে আমাদের একমাত্র হাতিয়ার| যেটা আমাদের প্রয়োজনে অথবা বিপদের সময় আমাদের একমাত্র বন্ধু হিসেবে পাশে পাওয়া যাবে।
    আয়ের মধ্যে ব্যয় সীমাবদ্ধ রেখে ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য কিছু অর্থ তুলে রাখার নামই সঞ্চয়। আমাদের উচিত হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা।
    এমন অসাধারণ কন্টেন্ট লিখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  44. সঞ্চয় দুর্দিনের শক্তি, বিপদের বন্ধু। যারা মিতব্যয়ীতার পথ অবলম্বন করে তারা দুর্দিনে সঞ্চয়কে কাজে খুব সহজেই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারে।

    এই কনটেন্টটিতে সঞ্চয়ের বিভিন্ন দিক খুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ইংশাআল্লাহ সঞ্চয়ি হওয়ার জন্য এই কনটেন্টটি পরলে সকলেই উপকৃত হবে।

    Reply
  45. আমাদের পারিবারিক সকল চাহিদা মেটানোর পর যে অর্থ বাকি থাকে সেই অর্থটাকেই পুজিঁ বা সঞ্চয় বলে৷ সঞ্চয় একটি পরিবারের মূল অস্ত্র। একজন মানুষের জীবনে যখন বিপর্যয় আসে তখন সঞ্চয় এর গুরুত্ব প্রকাশ পায়।

    Reply
  46. লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়ের সাথে যুগোপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সঞ্চয় সম্পর্কে লেখার জন্য। আপনার লেখা মানুষকে মিত্যবায়ী ও সঞ্চয়ী হওয়ার অনুপ্রেরণা যোগাবে।

    Reply
  47. সঞ্চয় মূলতপুঁজি,জমা।প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় যেন নিত্যনতুন খরচ বেড়েই চলছে। এ সময়টা বাড়তি কিছু যদি পাশে রাখা যায় ,সেটা দিনশেষে আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া । জীবনে বয়সের প্রতিটি স্টেজেই সঞ্চয় বিভিন্ন রূপ নেয়।বাজেটের উপর লক্ষ্য রেখে কেনাকাটা ,খরচ লেখার জন্য একটা ডাইরি নির্বাচন ,সঞ্চয় করার প্রথম পদক্ষেপ । সঞ্চয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার সম্পূর্ণ জীবন কে পরিপূর্ণ গুছাতে না পারলেও তার মাধ্যমে একটি সুন্দর জীবন ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারে। সন্তানদেরকে কারো মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়া নবীজি পছন্দ করতেন না । হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ফরজ ইবাদাতের পরে হালাল রুজির সন্ধান করাও ফরজ। (বাইহাকী, শোআবুল ঈমান) মোটকথা, জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো।

    Reply
  48. সঞ্চয় হচ্ছে আয়ের একটি অংশ যা বর্তমানে ভোগ না করে ভবিষ্যতের জন্য জমা করা।
    ইসলামেও হারাম খরচ বাদ দিয়ে মিতব্যয়ী হতে বলা হয়েছে। তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিয়ে বাড়তি যে অর্থ থাকে তা জমা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা জরুরি মুহূর্তে এই সঞ্চয় খুবই কাজে আসে। এজন্য বলা যায় সঞ্চয় ভবিষ্যতের জন্য একটি কার্যকরি বিনিয়োগ।

    Reply
  49. মাশাআল্লাহ, লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, প্রত্যেকটা মানুষের উচিত নিজের আয়ের থেকে কিছু অংশ সঞ্চয় করে রাখা, তাতে করে অতি প্রয়োজন এর সময় কাজে লাগে,এটা বিপদের বন্ধুও বলা যায়,সবশেষে বলা যায় সঞ্চয় এর গুরুত্ব অপরিসীম।

    Reply
  50. আজকের দিনের সঞ্চয় বিপদের দিনের বন্ধু। প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয় তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু খরচ করাই উত্তম পরিকল্পনা।বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ভবিষ্যৎ কে সুন্দর করে সাজাতে হলে ও সচ্ছল জীবনযাপনের আশা করলে প্রতিটা মানুষকে অবশ্যই মিতব্যয়ী বা সঞ্চয়ী হওয়া আবশ্যক। সঞ্চয়ের দিকনির্দেশনা নিয়ে এত সুন্দর একটা কনটেন্ট লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  51. সঞ্চয় হচ্ছে আয়ের একটি অংশ যা বর্তমানে ভোগ না করে ভবিষ্যতের জন্য জমা করা।
    ইসলামেও হারাম খরচ বাদ দিয়ে মিতব্যয়ী হতে বলা হয়েছে।আজকের অল্প অল্প করে রাখা সঞ্চয় আমার ভবিষ্যৎ বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারবে।অসংখ্য ধন্যবাদ অসাধারণ একটা বিষয় সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  52. আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় মিতব্যয়ি হয়ে বাড়তি কিছু যদি পাশে রাখা যায় দিনশেষে সেটা আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া।পারিবারিক জীবনে নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচের বিষয় গুলো খেয়াল করে সঞ্চয় করলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে

    খরচের অপব্যয় না করে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে সৎ পথে উপার্জন করে ইসলামে নির্দেশিত ভাবে সন্তানদের জন্য কিছু রেখে যাওয়া উত্তম। সন্তানদেরকে কারো মুখাপেক্ষী করে রেখে যাওয়া নবীজি পছন্দ করতেন না ।

    জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।
    আর্টিকেল-টিতে “সঞ্চয়ের “এই বিষয়গুলো অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  53. বর্তমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার আলোকে, ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করার জন্য আমাদের সক্রিয় পদক্ষেপ নেওয়া অপরিহার্য। জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। এই কন্টেন্টটির মাধমে আমরা শিশু বয়স থেকেই শিশুদের জিবনে সঞ্চয় এর গুরুত্ব ভুঝাতে পারলে বড় হয়ে ওরা সঞ্চয় করা সিখবে।

    Reply
  54. কনটেন্টটি পড়ে আমরা বুঝতে পারলাম যে, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের সঞ্চয় করা প্রয়োজন। কারণ এই সঞ্চয়ই একদিন যে কোন বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করবে ইনশাআল্লাহ। তাই আসুন আমরা এক সাথে বলি-“ আয় বুঝে ব্যায় করি ,তার থেকে কিছু সঞ্চয় করি“।
    সবশেষে আমরা বলতে পারি , জীবনের চলার পথে সঞ্চয় এক মাত্র হাতিয়ার। আমরা তার প্রয়োজনীয়তা একমাত্র বিপদের সময়েই বুঝতে পারি।

    Reply
  55. আয়ের মধ্য থেকে ব্যয় সীমাবদ্ধ রেখে ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য কিছু অর্থ বাঁচিয়ে তুলে রাখার নামই সঞ্চয়। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় নিত্য নতুন খরচ বেড়েই চলেছে। নিত্যদিনে প্রয়োজনীয় খরচ করার পর বাকি অর্থটা সঞ্চয় করে রাখতে পারি।সঞ্চয় মানব জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।মানুষের জীবনের গতিপথের সঠিক কোনো নিশ্চয়তা নেই।সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য আর্থিক নিরাপত্তাই সব মানুষের জীবনে অপরিহার্য। অনিশ্চয়তা, বিপদ-আপদ মোকাবেলা করার জন্য সময় থাকতে সকলের সঞ্চয় করা একান্ত প্রয়োজন।সঞ্চয় করতে হলে মিতব্যয়ী হতে হবে।মিতব্যয়িতার সঙ্গে সঞ্চয়ের একটি বড় সম্পর্ক রয়েছে। কারণ কোনো মানুষ মিতব্যয়ী হলেই সেখান থেকে অর্থ বাঁচিয়ে সেটা সঞ্চয় করতে পারে। কবির ভাষায় বলতে হয়, ‘ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকনা বিন্দু বিন্দু জল, গেড়ে তোলে মহাদেশ সাগরঅতল, যা সঞ্চয়ে চেতনার সঙ্গে মিলে যায়।
    ইসলাম ইহকাল ও পরকালের সমন্বয়ে পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা।ইসলাম কল্যাণময় বৈজ্ঞানিক এবং ভারসম্যপূর্ণ একটি অর্থব্যবস্থার নির্দেশনা দিয়েছে।আল্লাহ অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নিয়োজিত হওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেন- সালাত সমাপ্ত হয়ে গেলে তোমরা পৃথিবীতে জমিনে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহরাজি সন্ধান কর, (সূরা জুমআ-৬২, আয়াত : ১০)।পবিত্র কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা আহার এবং পান করো, আর অপচয় করো না; তিনি (আল্লাহ) অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না।’ (সূরা আরাফ-০৭, আয়াত : ৩২)। ইসলাম অর্থোপার্জন, খরচ ও সঞ্চয়ের ব্যাপারেও মধ্যম পন্থার নির্দেশ দিয়েছেন। ইসলামে সম্পদ খরচের ক্ষেত্রে কৃপণ হওয়া যেমন নিষিদ্ধ, তেমনি প্রাচুর্যের সময় অপচয় অপব্যয় করে সম্পদ খরচ করাও নিষিদ্ধ। সঞ্চয় করা দোষের কিছু নয় বরং অত্যাবশক।আমাদের হালাল-হারাম, পাপ-পুণ্য, প্রয়োজন-অপ্রয়োজন বিবেচনা করে খরচ করতে হবে এবং অপব্যয় ও অপচয় থেকে বিরত থেকে সঞ্চয় করতে হবে। স্ত্রী, সন্তানদের ভরণপোষণ, বাবা-মার সব চাহিদা পূরণের মতো আল্লাহর নির্দেশিত খাতে খরচ করতে অবহেলা করাই কৃপণতা। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী। (সূরা ফুরকান-২৫,আয়াত : ৬৭)।হালাল-হারামের বিধিনিষেধ মেনে খরচকে সীমাবদ্ধ করে দিতে হবে।প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা উচিত। সন্তানদের জন্য কিছু সঞ্চয় করাও ইসলামের শিক্ষা। সন্তানদের কারো মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়া নবীজি (সাঃ) কখনো পছন্দ করেননি।
    এককথায় জীবন চলার পথে অনিশ্চয়তা, বিপদ-আপদ মোকাবেলা করার সময়ই আমরা বুঝতে পারবো সঞ্চয় আমাদের জীবনে কত বড় মূল্যবান হাতিয়ার।ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এই আর্টিকেলটি পরে সবাই সঞ্চয় করার ব্যাপারে অনেক আগ্রহী হবেন।

    Reply
  56. জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার।
    ।।সঞ্চয় অর্থ পুঁজি,জমা,আহরন বা অর্থসংস্থান।নিত্যদিনে প্রয়োজনীয় খরচ করার পর যেটা বাকি থাকে আমরা সেটাকে সঞ্চয় করে রাখতে পারি।মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য রাখাই উত্তম কাজ।

    Reply
  57. সঞ্চয় প্রতিটি মানুষকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করে। সঞ্চয় মানুষের বিপদের বন্ধু। বিপদের সময় কাছের একজন বন্ধুর সাহায্য না পেলেও,সঞ্চয় বন্ধুরূপে কাজে দিবে।আমাদের প্রত্যেকের জীবনে,বয়সের প্রতিটি স্টেজেই সঞ্চয় বিভিন্ন রূপ নেয়। আর এভাবেই অনেক গুলো ধাপ অতিক্রম করে সঞ্চয়ের উদ্দেশ্যও পরিবর্তিত হয়। সঞ্চয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার সম্পূর্ণ জীবনকে পরিপূর্ণ গুছাতে না পারলেও তার মাধ্যমে একটি সুন্দর জীবন ব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারে। ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকেও নেক এবং হালাল সঞ্চয় এর গুরুত্ব অপরিসীম।মোটকথা জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারি।তাই আমাদের সবার উচিত নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী সঞ্চয় করা এবং অন্যকেও সঞ্চয় করতে উৎসাহিত করা।

    Reply
  58. সঞ্চয় আমাদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকেও বলা হয় সঞ্চয়ের উদ্দেশ্য নেক এবং হালাল রাখতে তাহলে আল্লাহ্‌ তা আলা তাতে বারাকা দান করেন। আমাদের উচিৎ সঞ্চয় করার চেষ্টা করা। আসুন আজ থেকে আমরা নিজেরাও সঞ্চয় করি এবং অন্যকেও সঞ্চয় করতে উৎসাহিত করি। এই কনটেন্টটিতে সঞ্চয়ের বিভিন্ন দিক খুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ইংশাআল্লাহ সঞ্চয়ি হওয়ার জন্য এই কনটেন্টটি পরলে সকলেই উপকৃত হবে।

    Reply
  59. মাশাআল্লাহ বারাকাল্লাহু ফিহ , অসাধারণ কন্টেন্ট। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যে ভাবে খরচ করি, সঞ্চয় শব্দটা তো প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে, এর পেছনে মূল কারণ হচ্ছে সম্পদের অপচয়, দৈনন্দিন জীবনে যা আয় করি তার থেকে বেশি ব্যয় করি ফলে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে নেমে আসে হতাশা। ইমারজেন্সি প্রয়োজনে নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের অসুস্থতার জন্য, স্কূল কলেজের জন্য, বাচ্চাদের জন্য সঞ্চয় একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদি এসব কথা চিন্তা করে অল্প অল্প করে সঞ্চয় করে থাকি তাহলে বিপদের সময় আমরা এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারব ইনশাআল্লাহ। এ কন্টেন্ট থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত। এ কন্টেন্ট টি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। মোট কথা জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারব। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ অসাধারণ একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  60. জীবন চলার পথে সঞ্জয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সঞ্জয় করার উপায় গুলো জানতে পারলাম। যেটা আমার জন্য খুব উপকারী।

    Reply
  61. সঞ্চয় দুর্দিনের একমাত্র ভরসা ও বিপদের হাতিয়ার। সঞ্চিত অর্থ ভবিষ্যতকে সুরক্ষিত রাখে। জীবনের নিশ্চয়তাই প্রত্যেকেরই সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।

    Reply
  62. সঞ্চয় মূলত জমা।
    নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় খরচ করার পর যেই টাকা থাকে সেটা জমা রাখা সঞ্চয়। আমরা যদি ব্যাক্তিগত খরচ বা সাংসারিক প্রয়োজন গুলো একটি নিদিষ্ট তালিকা বা একটি সুন্দর বাজেট নির্ভর করে খরচ করি তাহলে আমাদের সঞ্চয় করাটা সহজ।
    তারপর সবচেয়ে বেশি আমাদের ইচ্ছা শক্তির উপর নির্ভর করে। আমরা চাইলেই প্রতিটা কাজের ক্ষেএেই সঞ্চয় করতে পারি।জীবনের প্রতিটা স্টেজই সঞ্চয় বিভিন্ন রূপ ধারণ করে থাকে।

    সঞ্চয় হচ্ছে বিপদের বন্ধু।হঠাৎ পারিবারিক কোন সমস্যায় পরলে,কারও থেকে সাহায্য না পেলেও তখন সঞ্চয় বন্ধু রূপে কাজে দিবে।
    ছাএ জীবনে সঞ্চয় করাটা কিছুটা কঠিন।
    লেখাপড়ার পাশাপাশি ছোট ছোট অনলাইন ভিত্তিক কাজ করে আমরা বাড়তি সঞ্চয় করতে পারি, যেমন ফেসবুক ব্লক তৈরি করে, ইউটিউব চ্যানেল থেকে,যথেষ্ট বাড়তি কিছু আয় করা যা।সব চেয়ে ভালো টিউশনি করে।
    এই সঞ্চয় গুলো ভবিষ্যতে আপনার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

    কর্ম জীবনে বা ব্যাবসায়িক ক্ষেএে আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ করার পর, সাপ্তাহিক বা মাসিক সঞ্চয় করতে পারেন। যা আপনাকে পরবর্তী সাংসারিক জীবন শুরুতে ভূমিকা পালন করবে।

    সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সঞ্চয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার সম্পূর্ণ জীবন কে সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে পারে।

    ইসলামের দৃষ্টিতে অপচয় করা নিষেধ।
    আমাদের সকলের উচিত মিতব্যয়ি হওয়া,
    এবং ইবাদতের পর হালাল রুজির সন্ধান করা।এবং ভবিষ্যত স্ত্রী ও সন্তানদের জন্য হালাল অর্থ রেখে যাওয়া।
    মোটকথা – জীবন চলার পথে সঞ্চয় করা আমাদের জন্য অপরিহার্য।

    Reply
  63. সঞ্চয় যে জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা এই কনটেন্টটি পড়ে অনুধাবন করতে পারলাম। জীবন চলার পথে সঞ্চয় এক প্রকার হাতিয়ার। যার প্রয়োজনীয়তা আমরা বিপদের সময় অনুধাবন করতে পারি। প্রাচুর্যের সময় অপচয় না করে ভবিষ্যতের জন্য উদ্বৃত্ত রাখা, সন্তানদের কারো মুখাপেক্ষি করে না রাখা ইসলামে নির্দেশ আছে। সঞ্চয়ের গুরুত্ব বোঝার জন্য এই কনটেন্টটি খুবই শিক্ষণীয়।

    Reply
  64. আমরা কিভাবে সঞ্চয় করতে পারি সে বিষয়ে আমাদের সকলেরই ধারণা থাকা উচিত। কারণ মানুষের জীবনে আর্থিক বিপদ-আপদ যেকোনো সময়ই আসতে পারে। আর এই আর্থিক বিপদ-আপদ থেকে সঞ্চয় করা অর্থই আমাদের রক্ষা করতে পারে। এই আর্টিকেলটি পড়লে সঞ্চয়ের গুরুত্ব যে কতখানি সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

    Reply
  65. দারুন লাগলো লেখাটি পড়ে। সঞ্চয় করার উৎসাহ পেলাম। যদিও সঞ্চয় করার চেষ্টা করলেও মাঝে মাঝে হয়ে ওঠেনা। তবে এখানে যে টিপসগুলি দেওয়া আছে খুবই কার্যকর।ছাত্র অবস্থা থেকে সঞ্চয় করতে পারলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

    Reply
  66. মাশাআল্লাহ। অসাধারণ লেখনী।সত্যিই সঞ্চয় বিপদের বন্ধু।কথায় আছে , অপচয় করোনা ,অভাবে পড়ো না।লেখাটি পড়ে,সঞ্চয়ের প্রতি আগ্রহ বেড়ে গেলো। এখন থেকে নিয়মিত সঞ্চয় করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  67. সঞ্চয় করা বুদ্ধিমান লোকেদের কাজ।কারন যেকোনো বিপদে যখন বন্ধু আত্নীয় স্বজন সবাই মুখ ফিরিয়ে নেয় তখন সঞ্চয় কাজে আসে।অন্যদের কাছে হাত পাততে না চাইলে সঞ্চয়ই উত্তম পন্থা।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  68. কনটেন্টা পড়ে অনেক কিছুই বুঝলাম।বর্তমানে সংসার চলছে কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য কোন কিছুই গোছানো হচ্ছে না। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত কোন বাড়তি টাকা অপচয় না করে ভবিষ্যতের জন্য কিছু টাকা সঞ্চয় করা উচিত।

    Reply
  69. নিত্যদিনে প্রয়োজনীয় খরচ করার পর যেটা বাকি থাকে আমরা সেটাকে সঞ্চয় করে রাখতে পারি।অর্থাৎ কোন ব্যক্তি তার পরিবারের উপর খরচ করে যেমন বাজার-ঘাট করা, দোকান বা বাড়ি ভাড়া, সন্তানের উপর স্কুল বা কলেজের বেতন বাবদ খরচ শেষ করে যেটা আমাদের বেচে যায়, সেই পরিমান টাকা জমিয়ে রাখাকেই সঞ্চয় বলে। সঞ্চয় করার জন্য সবথেকে বড় জিনিস হচ্ছে আপনার ইচ্ছা শক্তি। সঞ্চয় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে। সঞ্চয় হচ্ছে আপনার বিপদে বন্ধু। বিপদের সময় কাছের একজন বন্ধুর মাধ্যমে সাহায্য না পেলেও সঞ্চয় থাকলে সেই আপনাকে বন্ধুরূপে কাজে দিবে । জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। যেটা প্রয়োজন অথবা বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো। অসংখ্য ধন্যবাদ , এত সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  70. সঞ্চয় আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। আমরা যদি ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করি সেটা আমাদের নিজেদের জন্যই ভালো হবে। আমরা আমাদের অবশ্যই সময় গুলো নষ্ট না করে বিভিন্ন কাজ করে সঞ্চয় করতে পারি। বিশেষ করে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে, আমরা আমাদের সঞ্চয়গুলো বিভিন্ন ভালো কাজে ব্যয় করতে পারি, সাদাকা করতে পারি।এতে করে সম্পদের সুষম বন্টনও হবে ইনশাআল্লাহ। পৃথিবীটা আরো সুন্দর হয়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  71. লেখকের এই কনটেন্ট টি অসাধারণ!!সঞ্চয় করা প্রত্যেকটা মানুষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যা মানুষ বিপদে পড়লে বুঝতে পারে। আর ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকেও সঞ্চয়কে হালাল করেই দেখানো হয়েছে, সঞ্চয় এমন একটি জিনিস যা থেকে আমরা আমাদের বিপদের সময় কাজে লাগাতে পারি এবং সেখান থেকে সুন্দর করে দান, সাদাকা ও করতে পারি, তাই সঞ্চয় করা অতীব জরুরী।

    Reply
  72. সঞ্চয় আমাদের প্রয়োজন বা বিপদের বন্ধু।সঠিক পরিকল্পনা বা উপায় জানা না থাকলে প্রাত‍্যহিক খরচ বাদ দিয়ে আমাদের পক্ষে সঞ্চয় করা সহজ না। কন্টেন্টটিতে উল্লেখিত উপায়গুলো আমাদের সহজভাবে সঞ্চয় করতে সাহায‍্য করবে।লেখককে ধন‍্যবাদ এত সুন্দর ও সহজবোধ‍্যভাবে বিষয়টি উপস্থাপনের জন‍্য।

    Reply
  73. সঞ্চয় বলতে আমরা ভবিষ্যৎের জন্য টাকা জমানো কে বুজি। সঞ্চয় করতে চাইলে অপব্যয় করা যাবে না। হারাম উপার্জন বর্জন করতে হবে এবং সৎ পথে উপার্জন করতে হবে।

    Reply
  74. সঞ্চয় করা প্রত্যেক মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের দিনে সঞ্চয় করলে আগামী ভবিষ্যৎ নিশ্চিতভাবে সুখের হবে বলে আশা করা যায়। সঠিক সময়ে আর সঠিকভাবে সঞ্চয় করতে পারলে ভবিষ্যতে অনেক বিপদ আপদ সহজেই দূর করা যায়। প্রত্যেক মানুষের উচিত নিজেকে সঞ্চয়ী করে তোলা এবং অর্থ ব্যয়ে মিতব্যয়ী হওয়া। ধন্যবাদ লেখককে উপরোক্ত বিষয়টি আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  75. Farida parvin [email protected]
    25/03/2024
    সঞ্চয় সবার জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সবাইকে উচিত সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে সঞ্চয় করা। ছাত্র বা কর্ম জীবন সকল সময় সঞ্চয় করা উচিত। সকল সঞ্চয়ের পিছনে একটা উদ্দেশ্য থাকা দরকার। সঠিক সঞ্চয়ের মাধ্যমে একটি মানুষ তার পুরা জীবন সুন্দর ভাবে গুছিয়ে নিতে পারে। ইসলামের শরিয়তে সঞ্চয় করা জায়েজ।

    Reply
  76. বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে লক্ষ করলে বুঝা যায় সঞ্চয় করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। সঞ্চয় আমাদের জন্য বন্ধুস্বরূপ।কোনো বিপদে কারো কাছ থেকে সাহায্য না পেলেও সঞ্চয় থাকলে সেই বন্ধু রূপে এগিয়ে আসে। ইসলামেও এ বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা রয়েছে। তাই ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করে আমাদের সঞ্চয় করা উচিত।

    Reply
  77. সঞ্চয় বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খরচ কমিয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা উচিত।সঞ্চয়ের মানুষের কতটা কাজে আসে, তা মানুষ বিপদে না পড়লে বুঝতে পারে না। ইসলাম ও সঞ্চয় নিয়ে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা রয়েছে।

    Reply
  78. সঞ্চয় অর্থ পুঁজি,জমা, আহরণ বা অর্থসংস্থান।কোনো ব্যক্তির পারিবারিক , বা ব্যক্তিগত খরচের পর বেচে যাওয়া অর্থ জমিয়ে রাখাকে সঞ্চয় বলে। জীবনে চলার পথে সঞ্চয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সঞ্চয়ের মাধ্যমে অনেক বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।আমাদের সকলের উচিত সঞ্চয়ে অভ্যাসি হওয়া।ধন্যবাদ লেখককে কন্টেন্ট টি পড়ে আমি সঞ্চয়ে আগ্রহী ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।

    Reply
  79. সকল বয়সের মানুষের জন্যই সঞ্চয় করার প্রয়োজন আছে। জীবন চলার পথে সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার। টাকা ছাড়াও আরো অনেক কিছু সঞ্চয় করা যায়, যেমন -চাল, ডাল ইত্যাদি। সঞ্চয় করা থাকলে যেকোনো প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়।

    Reply
  80. সঞ্চয় বলতে আমরা বুঝি পুঁজি, জমা, আহরণ বা অর্থসংস্থান। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় নিত্যনতুন খরচের পাশাপাশি অল্প অল্প করে ভবিষ্যতের জন্য জমিয়ে রাখার অভ্যাস হচ্ছে সঞ্চয়। সঞ্চয় মানুষকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করে। কারণ, সঞ্চয় হলো বিপদের বন্ধু। ইসলাম এ সঞ্চয়ের গুরুত্ব দিয়েছেন। নবীজি সন্তানদেরকে কারো মুখাপেক্ষী করে রেখে যাওয়া পছন্দ করতেন না। তাই ছাত্র জীবন, সংসার জীবনসহ জীবনের সকল পর্যায়ে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে । প্রয়োজন এবং বিপদের সময় আমরা বুঝতে পারবো সঞ্চয় আমাদের এক প্রকার হাতিয়ার।
    কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে সঞ্চয়ের গুরুত্ব এবং প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে পারলাম।

    Reply
  81. দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক কিংবা বাৎসরিক- যে কোন প্রকারের উপার্জন থেকে খরচ করবার পর বাকি যে অংশটুকু অবশিষ্ট থাকে, তাকেই সঞ্চয় বলা হয়। অর্থাৎ, কোন ব্যক্তি বা পরিবারের সকল রকমের খরচ বহন (যেমন বাড়ি ভাড়া, বাচ্চাদের স্কুলের বেতন ইত্যাদি), ঋণ পরিশোধের পর মোট যে টাকাটা বাকি থাকে, ভবিষ্যতের জন্য রেখে দেয়া হয়, সেটাই সঞ্চয়। মানুষ নানা ভাবে সঞ্চয় করে থাকে। সঞ্চয়কারীরা ভবিষ্যতের কোনো প্রকার প্রয়োজনীয় খরচার জন্য পুরো টাকা বর্তমানে ভোগ না করে জমিয়ে রাখেন। সঞ্চয় সকলের জন্যই বেশ গুরুত্বপূর্ণ- মানুষের উপার্জন, ব্যয়, জীবনের নানা শখ পূরণে এর ভূমিকা রয়েছে।ইসলামে সম্পদ খরচের ক্ষেত্রে কৃপণতা যেমন নিষিদ্ধ, তেমনি প্রাচুর্যের সময় অপচয় অপব্যয় করে সম্পদ খরচ করাও নিষিদ্ধ। অর্থ সঞ্চয়ের বিষয়েও ইসলামের নির্দেশনা রয়েছে।

    সন্তানদের জন্য কিছু সঞ্চয় করাও ইসলামের শিক্ষা।সন্তানদের কারো মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়া নবীজি সা. কখনো পছন্দ করেননি। রসুল সা. বলেন, ‘তোমার উত্তরাধিকারীদের মানুষের করুণার মুখাপেক্ষী রেখে যাওয়ার চেয়ে তাদের সচ্ছল রেখে যাওয়াই উত্তম।’ (বোখারি ১/৪৩৫)।
    ধন্যবাদ লেখককে অনেক উপকৃত হলাম কন্টেন্টটি জেনে।

    Reply
  82. মানুষের জীবনে সঞ্চয় একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। জীবনযাত্রার খরচ মেটানোর পরে অবশিষ্ট অংশ আমরা সঞ্চয় করে রাখতে পারি। হালাল উপার্জনের পর অবশিষ্ট অর্থ কোন বাজে কাজে খরচ না করে সঞ্চয় করলে তা ভবিষ্যতের জন্য উপকার বয়ে আনে। এই কনটেন্টটিতে জীবনের বিভিন্ন ধাপে সঞ্চয় করার প্রক্রিয়া ও এর গুরুত্ব আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের জীবনের সঞ্চয়ের ভূমিকা বুঝতে সাহায্য করবে।

    Reply
  83. সঞ্চয় নিয়ে লেখা এই কন্টেন্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো। এটি অনেক সময়োপযোগী লেখা। সঞ্চয় আমাদের জীবনে অতীব গুরুত্বপূর্ণ। সঞ্চয় আমাদের জন্য বিপদের বন্ধু। সঞ্চয় আত্মবিশ্বাস তৈরি করে। সঞ্চয়ী মানুষকে বিপদে অন্যের কাছে হাত পাততে হয় না। নিজের ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে প্রতিটি মানুষের কিছু কিছু করে সঞ্চয় করা উচিৎ এবং এভাবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে সঞ্চয়ী মনোভাব গড়ে তোলা উচিত।

    Reply

Leave a Comment