শূন্য থেকে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি ২০২৪

Spread the love

সরকারি চাকরি বলতেই একটি কমন কথা মাথায় আসে। তা হলো- “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কারন এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়।

সরকারি চাকরির প্রস্তুতির ধাপসমূহ –

সরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ হচ্ছে প্রস্তুতি। সর্বোত্তম প্রস্তুতি নিয়ে নিয়োগ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হয়। মানুষের  জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত  প্রতিটি বিষয় ই শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। শিক্ষার কোনো শেষ নেই। শিক্ষার কোন বয়স নেই । সরকারি চাকুরী  গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষকে  প্রাথমিক ভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়।  যাদের  পরিকল্পনা থাকে সরকারি চাকরি করার, তাদের উচিত স্কুল  জীবন থেকেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া । এক্ষেত্রে  অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে সঠিকভাবে ধাপে ধাপে  প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে।

মানসিক ভাবে সাহস নিয়ে প্রস্তুতি নেয়া-

যেকোনো প্রতিযোগিতা মূলক বিষয়েই সবার ভিতরে একটা ভয় কাজ করে যে কিভাবে আমরা প্রতিযোগিতায় সফল হব?  এ ক্ষেত্রে নিজের মনোবল কে শক্ত করে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য সর্বোত্তম প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন।  যারা মনে করেন, পড়ালেখা শেষ করে  অপেক্ষা করে  সময় নিয়ে তারপর নতুন করে  সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিবেন ,তাদের ক্ষেত্রে  বিষয়টা একটু  কষ্টসাধ্য । কিছু  মানুষ থাকে যারা  পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক স্কুল জীবন থেকে ই  সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকে । একইভাবে অন্যদিকে আরো  মানুষ আছে যারা মনে করে যে, এই  সময়ে  তারা  শুধুমাত্র  ক্লাসের পড়াই  করে পার করবে  এবং চাকুরীর পড়া পরে পড়বে।  যারা  পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক চলে তাদের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা অনেক সহজ হয়ে যায়।  কিন্তু যাদের পূর্বে কোন পরিকল্পনা থাকে না ,তাদেরকে একেবারে শূন্য থেকে শুরু করতে হয় । তবে শূন্য থেকে শুরু করতে হয় বলে বিষয়টা খুবই কঠিন এমনটি নয়। যদি সঠিক অধ্যবসায় পরিকল্পনা এবং  রুটিন মাফিক চলে চলতে পারে, তবেই  যে কেউই  শূন্য থেকে প্রস্তুতি নিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারবে।

বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি নেয়া ও পরিকল্পনা-

সরকারি চাকরি প্রস্তুতি নিতে হলে কিছু বিষয়ে অবগত থাকতে হবে। এবং কিছু পরিকল্পনা মাফিক চলতে হবে। নিচে এসব নিয়ে আলোচনা করা হলো-

প্রথমেই নিজের  প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে হবে।  নিজে কোন পর্যায়ে আছেন, তা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনাকে ভালোমতো বুঝতে হবে যে  আপনার বেসিক কেমন। আপনার  কোন কোন বিষয়ে পারদর্শিতা আছে এবং কোন কোন বিষয়ে আপনি  পরিপক্ক নন।  এরপর আপনাকে দুটি বিষয়ে আলাদা করে দুটি বিষয়ের প্রতি দুইভাবে জোর দিয়ে কাজ করতে হবে। যদি কোন বিষয়ে পরিপক্কতা অনেক বেশি থাকে তবে আপনি সেই বিষয়টি একটু কম গুরুত্ব দিলেও চলবে। কিন্তু যদি দেখা যায় আপনার বেসিক  টা ভালো না তবে আপনাকে অনেক বেশি পরিমাণে পরিশ্রম করে প্রস্তুতি নিতে হবে এবং সেইভাবেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে  আপনাকে।

সময় নির্ধারণ করে প্রস্তুতি নেয়া-

সময় নির্ধারণের ক্ষেত্রে আপনাকে বুঝতে হবে আপনি এখন কোন পর্যায়ে আছেন।  ধরুন আপনি এখন  সবেমাত্র উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে অনার্স প্রথম বর্ষে  পড়ছেন । এই সময় আপনি যদি চিন্তা করেন যে আপনি সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিবেন তবে আপনার হাতে  চার থেকে পাঁচ বছর সময় রয়েছে এবং এই সময়টি  যথেষ্ঠ একটা সময় সরকারি চাকরি প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য। এই সময় থেকে আপনি যদি সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেন  আপনি খুব ভালো একটা  লম্বা সময় পাবেন এবং  আপনার  প্রস্তুতি নেওয়াটা খুব সহজ হবে।  যদি আপনি  অনার্স  শেষ করে মাস্টার্স করছেন অথবা অনার্স শেষ করে  সরকারি চাকরি নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছেন এই সময়ে থাকেন,  তবে আপনাকে  আরো বেশি জোর দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ এ ক্ষেত্রে আপনার হাতের সময় খুব কম আর  বয়সেরও একটা ব্যাপার থাকে। যেখানে  আপনি চাইলেই অনেক বেশি সময় নিয়ে প্রস্তুতি নিতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে আপনাকে   প্রচুর পরিমাণ পরিশ্রম করে  প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।

পরীক্ষার বিষয় এবং প্রশ্ন কাঠামো জানা-

প্রস্তুতি নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম  বুঝতে হবে, কোন কোন বিষয়ে  জোর দিতে হবে । আপনাকে জানতে হবে কোন কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা হয় এবং সেইসব বিষয়ের উপর আপনার দক্ষতা কেমন। কিছু  কমন  বিষয় থাকে যেমন গণিত, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, তথ্য ও প্রযুক্তি। আমাদের দেশে বেশিরভাগ ই দেখা যায় গণিত এবং ইংরেজিতে  প্রতিটি শিক্ষার্থী  একটু  দুর্বল থাকে। সেক্ষেত্রে এসব বিষয়ে   একটু জোরালো  প্রস্তুতি নিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি মাধ্যমিক থেকে শুরু করে  উচ্চ মাধ্যমিক এর কিছু বেসিক  নিয়ম শিখে  আপনার  প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে পারেন। সরকারি  চাকরির জন্য নিজেকে গড়ে তোলার জন্য পড়ালেখার বিকল্প নেই।  একাডেমিক পড়ালেখায় ভালো  রেজাল্ট করে  উত্তীর্ণ হতে হবে ।সেই সাথে আপনাকে  বিভিন্ন রকমের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে এবং  তার পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে সরকারি চাকরি  প্রস্তুতি ক্ষেত্রে কি কি বিষয় থাকে সেসব সম্পর্কে ভালো মত জেনে আপনাকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।  কিছু কমন বিষয় যেমন বাংলা। বাংলার ক্ষেত্রে আপনি বাংলা ব্যাকরণ,  বাংলা  ভাষার সঠিক  ব্যবহার, বাংলা সাহিত্য এসব খেয়াল করে পড়তে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি  মাধ্যমিক  এবং উচ্চমাধ্যমিকের যে ব্যাকরণ বই গুলো আছে সেসব এবং বোর্ড বই আছে সেসব বই থেকে  কমন  ব্যাকরণ গুলো  আয়ত্ত করতে পারেন ।  একইভাবে ইংরেজির ক্ষেত্রেও আপনি  ইংরেজি গ্রামার বই- মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের গ্রামার বইগুলো ভালো মতো পড়ে  প্রস্তুতি নিতে পারেন।  আপনি ইংরেজি  শব্দার্থ ভালোমতো আয়ত্ত করতে পারলে , ইংরেজি প্রস্তুতি নেওয়া আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে । গণিতের ক্ষেত্রেও একইভাবে আপনি মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের  বই  গুলো থেকে  প্রস্তুতি নিতে পারন।

অনলাইনে চাকরির প্রস্তুতি 

অনলাইনেও  চাকরির প্রস্তুতি  নেওয়া যায়।  বর্তমান বিশ্বে অনলাইনে অনেক  অবদান  রাখছে চাকুরীর প্রস্তুতির ক্ষেত্রে  । আপনি চাইলে ই  যে সব বই  কিনে পড়তে পারছেন না,  অনলাইনে থেকে পিডিএফ আকারে পড়তে পারেন। অনলাইনে বিভিন্ন রকমের ফ্রি ক্লাস পাওয়া যায়, যেখানে আপনি আপনার কাঙ্খিত  বিষয়বস্তু  সম্পর্কে ক্লাস করতে পারবেন।  প্রস্তুতির  অনেক রকম ভিডিও পাবেন যা আপনার প্রস্তুতি নিতে অনেক সাহায্য করবে । এক্ষেত্রে আপনার  সময় এবং  খরচ দুটোই  সাধ্যের মধ্যে থাকবে  এবং আপনি কম সময়ে  যেকোন সমস্যার সমাধান করতে পারেন। এছারাও আপনি লাইভ ক্লাস করতে পারবেন সাথে পরীক্ষা দিয়েও আপনার দক্ষতা যাচাই করতে পারবেন।

সঠিক গাইডলাইন অনুসরন করা-

আপনার হাতে  কতটুকু সময় আছে সে সময় সে সব  বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনাকে  প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে  এগিয়ে যেতে হবে । সঠিক গাইডলাইন ছাড়া  ইচ্ছামত  যেখান থেকে খুশি সেখান থেকে পড়লে  কেবল আপনার সময় ই ব্যয় হবে। কাজের কাজ হবে না ।সে ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন একটি সঠিক গাইডলাইন। আপনি চাইলে বাজার থেকে বিভিন্ন রকমের বই কিনে সে বই পড়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন  বা  অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কেউ থাকলে  তার পরামর্শ নিয়ে আপনি সঠিক বই নির্বাচন করে সেই বই কিনে প্রস্তুতি নিতে পারেন।  একটি ভালো মানের বই আপনাকে সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করতে পারে । আপনি প্রতিটি বিষয় পড়ার পর নিজে নিজে মডেল টেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করেবেন।  একমাত্র পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে ই আপনি আপনার দক্ষতা যাচাই করতে পারবেন। সে সম্পর্কে পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন যে,আপ্নার প্রস্তুতি কতটুক! আপনি চাইলে কোন কোচিং সেন্টারে ভর্তি হতে পারেন অথবা কোন নির্দিষ্ট শিক্ষকের  তত্ত্বাবধানে  প্রস্তুতি নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি অনেক সাহায্য পাবেন এবং আপনি সঠিক গাইডলাইন পাবেন।

136 thoughts on “শূন্য থেকে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি ২০২৪”

  1. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা।
    গঠণমূলক প্রস্তুতির জন্য কনটেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ, আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  2. সরকারি চাকরি পাবার সঠিক গাইডলাইন উক্ত কন্টেন্ট এ দেওয়া হয়েছে।

    Reply
  3. “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়।আপনার হাতে কতটুকু সময় আছে সে সময় সে সব বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনাকে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে ।

    Reply
  4. কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইড লাইন। এই লেখাটি পড়ে পাঠক তা পেতে পারেন।

    Reply
    • আসসালামু আলাইকুম।

      প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি।দিন দিন সরকারির চাকরির চাহিদা বেড়েই চলছে। এ ক্ষেএে অনেক রকম প্রস্ততি প্রয়োজন।
      কারন ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তা অর্জন করতে হবে। সে ক্ষেএে প্রতিটি মানুষকে প্রাথমিক ভাবে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালো ভাবে জ্ঞান অর্জন করতে হবে,সঠিক গাইড লাইন অনুসরণ করতে হবে।

      লেখককে অনেক ধন্যবাদ। সরকারি চাকরি পেতে, সকল প্রস্ততি,করনীয় গাইড লাইন, সঠিক বই নির্বাচন আরও অনেক গঠনমূলক, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন।
      আমি আশা করি, কনটেন্টটি পরে সকলে অনেক উপকৃত হবে।

      Reply
  5. প্রতিটি মানুষের পছন্দের প্রথম সাড়িতে থাকে সরকারি চাকরি।সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।তবে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব।প্রয়োজন শুধু সঠিক গাইড লাইন ও সময়কে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাওয়া।

    Reply
  6. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা।খুবই ভালো লাগলো কন্টেন্টটি পড়ে।

    Reply
  7. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা।
    গঠণমূলক প্রস্তুতির জন্য কনটেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ, আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  8. লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। তিনি খুবই চমৎকার কথা বলেছেন।।এবং।সরকারি চাকুরী পেতে তার প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে অনেক ক্লিয়ার করে বুঝিয়েছেন। সঠিক গাইডলাইন, মানসিক দৃঢ়তা, সঠিক বই নির্বাচন, সঠিক পরামর্শ খুবই দরকার। এবং নিজের উপর নিজে মডেল টেস্ট নেওয়া খুবই দরকার।

    Reply
  9. বর্তমান যুগে যেকোনো চাকরি পাওয়া কষ্টসাধ্য আর তা যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো কথাই নাই। কমবেশি সবারই স্বপ্ন থাকে সরকারি চাকরি করার।কিন্তু কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে অনেকেই যেতে পারেনা শুধুমাত্র সঠিক প্রস্তুতির অভাবে। যাদের প্রস্তুতির ঘাটতি আছে তাদের জন্য লেখাটি অনেক উপকারী গাইডলাইন হিসেবে আমি মনে করি।

    Reply
  10. সরকারি চাকরি পাওয়া যত কঠিন ই হোক না কেন সঠিক পরিকল্পনা করে আগাতে পারলে সম্ভব, কন্টেনটিতে এটাই বোঝানো হয়েছে। ভালো লাগলো।

    Reply
  11. বর্তমান চাকরি বাজারে সরকারি চাকরি পাওয়া মানে অসাধ্য সাধন করা। সেক্ষেএে লেখকে মূল্যবান তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।

    Reply
  12. বর্তমান চাকরি বাজারে সরকারি চাকরি পাওয়া মানে অসাধ্য সাধন করা। সেক্ষেএে লেখকে মূল্যবান তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। আশা করি সরকারি চাকরি প্রার্থীরা লেখকের লেখা গুলো পড়ে উপকৃত হবে

    Reply
  13. চাকরি মানে স্বপ্ন, আর এ স্বপ্ন পূরণে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন ও অধ্যাবসায়। পরীক্ষার মাধ্যমে দক্ষতা নিরূপিত হয়। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় ভালো করতে পারলেই চাকরি।

    Reply
  14. সরকারি চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন হলেও কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের দ্বারা চাকরি পাওয়া সম্ভব। সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে ও সময়কে কাজে লাগিয়ে সঠিক প্রস্তুতি গ্রহণের দ্বারা কিভাবে সরকারি চাকরি পাওয়া যায় তা এই কনটেন্টটিতে বোঝানো হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  15. সরকারী চাকরী মানেই শেষ বয়সের একটি নিশ্চয়তা,এজন্য সকলেই সরকারী চাকরী পাবার জন্য চেষ্টা করে।এই গাইড লাইনটি অনুসরণ করলে সফলতা পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে বলে আমার মনে হয়।

    Reply
  16. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া। তবে সরকারি চাকরি পাওয়া মোটেও যেমন সহজ নয় তেমন আহামরি কোন কঠিনও নয়। সঠিক গাইডলাইন পেয়ে পড়াশোনা করলে তা সম্ভব। কিভাবে সরকারি চাকরি পাওয়া সহজ হতে পারে কনটেন্ট এ সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

    Reply
  17. সরকারি চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন। কিন্তু দৃঢ় মনোবল, কঠোর পরিশ্রম, সময়ের সুষ্ঠু ব্যবহার ও সঠিক গাইডলাইন নিয়ে নিজেকে প্রস্তুত রাখলে সরকারি চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  18. সরকারি চাকরির প্রতিযোগিতায় সবাই নিজেকে এগিয়ে রাখতে চায় এবং এর জন্য দরকার সঠিক গাইডলাইনের । এর অভাবে অনেকেই ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই কন্টেন্টের অসাধারণ বিষয়বস্তু ও দিকনির্দেশনা এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথকে অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে। অসাধারণ কনটেন্ট।

    Reply
  19. বর্তমানে সরকারি চাকুরিতে প্রতিযোগিতা অনেক অনেক বেড়ে গেছে।
    তাই প্রতিযোগিতায় নিজেকে এগিয়ে রাখতে পরীক্ষার প্রস্তুতিতে বিভিন্ন ধরনের কৌশল এবং পন্থা অবলম্বন করতে হয়। তাই আলোচ্য আর্টিকেলটিতে কিভাবে পড়লে সরকারি চাকরি পাওয়া সহজ হবে সেই বিষয়ে বিস্তারি তুলে ধরা হয়েছে। আপনি যথাযথ অনুসরণ করলে সরকারি চাকরি পাওয়া আপনার জন্য অনেকটা সহজ হবে। পাশাপাশি বেসরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যদের তুলনায় আপনি অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন।
    তবে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে একদিনেই আপনার পক্ষে পুরো সিলেবাস কাভার করা সম্ভব হবেনা। এই জন্য যথেষ্ট সময় দিতে হবে এবং ধৈর্য ধরে নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। সাফল্য একদিনে আসেনা। কঠোর শ্রম, অধ্যাবসায় এবং নিয়মিত প্রাক্টিসই আপনাকে সাফল্যের স্বর্ণ শিখড়ে পৌছে দিতে পারে।

    Reply
  20. সবাই চাই সরকারি চাকরি করতে আর তার জন্য প্রয়োজন হয় সঠিক গাইডলাইনের।সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য যে প্রস্তুতি ও গাইডলাইন দরকার তা এই আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  21. সরকারি চাকরি বলতেই একটি কমন কথা মাথায় আসে। তা হলো- “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কারন এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়।উক্ত কনটেন্ট হতে আমরা জানতে পারি সরকারি চাকরি পাবার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে আমাদেরকে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ।

    Reply
  22. “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া”।কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইড লাইন। এই লেখাটি পড়ে পাঠক তা পেতে পারেন।

    Reply
  23. সরকারি চাকরির গঠনমূলক প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজনীয় গাইডলাইন দেয়ায় কন্টেন্টের লেখককে অনেক ধন্যবাদ। আশাকরি লেখাটি সবার কাজে লাগবে।

    Reply
  24. সরকারী চাকরি পেতে সবাই চায়। তার জন্য অনেকে অনেক রকমভাবে প্রস্তুতি গ্রহন করেও আশানুরূপ ফল পায় না। তাদের জন্য এই গাইডলাইনটি কার্যকর হবে বলে আমি মনে করি। শুন্য থেকে কিভাবে চাকরীর জন্য প্রস্তুতি নেয়া যাবে লেখক সেটি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে এই কন্টেন্টটি তে।

    Reply
  25. সরকারি চাকরি চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে প্রথম থেকে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন

    Reply
  26. সরকারি চাকুরী গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষকে প্রাথমিক ভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়। যাদের পরিকল্পনা থাকে সরকারি চাকরি করার, তাদের উচিত স্কুল জীবন থেকেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া । আপনাকে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

    Reply
  27. সরকারী চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন থাকার পরও সঠিক পদ্ধতি বা পদক্ষেপ না জানার কারণে মানুষ সফল হতে পারেনা। ব্যর্থতার কারণ ও থাকে অনেকের কাছে অস্পষ্ট। এটি অনেক উপকারী আর্টিকেল এবং সাহায্য করবে বহু মানুষকে তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে।

    Reply
  28. সরকারি চাকরি পাওয়া বর্তমান সময়ে অনেক বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।তবুও আমাদের প্রায় সকলেরই ইচ্ছা থাকে একটি সরকারি চাকরি করার।তবে অনেক সময় সঠিক প্রস্তুতি না থাকায় আমরা সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হই। তবে নিজেকে সরকারি চাকরি জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুত করতে এই কন্টেন্টটি অনেক বেশি কার্যকরি বলে আমি মনে করি।

    Reply
  29. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারেনা।
    গঠণমূলক প্রস্তুতির জন্য লেখক সুন্দর আলোচনা করেছেন , আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  30. সরকারী চাকরী সবাই চায় কিন্ত সঠিক গাইড লাইন ও অধ্যবসায়ের অভাবে অনেকে এটা পায়না। কন্টেন্টটি পড়ে আমার নিজের ও সচেতনতা বেড়ে গেল।
    আশাকরি আমার মতো অনেকে ই এই লেখাপড়ে উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্য।

    Reply
  31. সরকারী চাকরী সবাই চায় কিন্ত সঠিক গাইড লাইন ও অধ্যবসায়ের অভাবে আমাদের অনেকে এটা পায়না। কন্টেন্টটি পড়ে আমার নিজের ও সচেতনতা বেড়ে গেল।
    আশাকরি আমার মতো অনেকে ই এই লেখাপড়ে উপকৃত হবে।

    Reply
    • সরকারি চাকরি নামের সোনার হরিণটি পেতে চাইলে অবশ্যই সঠিক গাইডলাইন অনুসরন করতে হবে

      Reply
  32. চাকুরীর ক্ষেত্রে মানুষের পছন্দের ১ম সারিতে থাকে সরকারী চাকুরী। প্রবাদ আছে – “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” ক্রমাগত সরকারি চাকরির চাহিদা বেড়েই চলেছে। সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমেই ব্যাপক প্রতিযোগিতা ভিড়ে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে সরকারী চাকুরী পাওয়া সম্ভব। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে শূন্য থেকে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নেয়া সম্ভব। মনোবল দৃঢ় রেখে সঠিক গাইডলাইন মেনে চলা,কোচিং সেন্টারে ভর্তি অথবা অভিজ্ঞ কোন নির্দিষ্ট শিক্ষকের মাধ্যমে বই নির্বাচন করে প্রস্তুতি নেয়া এবং পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমেই দক্ষতা যাচাই করে সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। এই উপকারী আর্টিকেলটি পড়ে সবাই সরকারী চাকুরীর জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে ।

    Reply
  33. সরকারি চাকরি বলতেই একটি কমন কথা মাথায় আসে। তা হলো- “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। চাকরি সবাই চায় কিন্ত সঠিক গাইড লাইন ও অধ্যবসায়ের অভাবে আমাদের অনেকে এটা পায়না। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইড লাইন।আপনার হাতে কতটুকু সময় আছে সে সময় সে সব বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনাকে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে । গঠণমূলক প্রস্তুতির জন্য লেখক সুন্দর আলোচনা করেছেন , আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  34. কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের ফলে সরকারি চাকরি পাওয়া সম্ভব। যারা সরকারি চাকরি পেতে আগ্রহী, এই লেখাটি তাদের খুব উপকারে আসবে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  35. প্রতিটি মানুষের পছন্দের প্রথম সাড়িতে থাকে সরকারি চাকরি।সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।তবে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব।প্রয়োজন শুধু সঠিক গাইড লাইন ও সময়কে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাওয়া।

    Reply
  36. সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। আশা করি সরকারি চাকরি প্রার্থীরা লেখকের লেখাটি পড়ে উপকৃত হবে।

    Reply
  37. কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ চাকরি প্রত্যাশী দের জন্য, আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  38. আজকের কন্টেন্ট টা সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে তাদের জন্য যারা এখন পড়াশোনার শেষ পর্যায়ে এবং চাকরির প্রস্তুতির প্রথম ধাপে ।এটা তাদের জন্য অনেক উপকারী একটি বিষয়। এখানে পুরো ডিটেলসে বলা হয়েছে একটি চাকরি প্রস্তুতির জন্য কি কি প্রস্তুতি নেয়া উচিত।

    Reply
  39. সরকারি চাকরি পাওয়া খুবই দূষকর ব্যাপার। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কারন এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়। এই লেখাটিতে সরকারি চাকরির প্রস্তুতির ধাপসমূহ – যেমন সময় নির্ধারণ করে প্রস্তুতি নেয়া-অনলাইনে চাকরির প্রস্তুতি, সঠিক গাইডলাইন অনুসরন করা বা অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে সঠিকভাবে ধাপে ধাপে প্রস্তুতি নেওয়া এসবই বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। সরকারি চাকরি প্রত্যাশী যে কেউ এই লেখাটি পড়ে উপকৃত হবেন

    Reply
  40. চাকরির বাজারে সরকারি চাকরি মানে সোনার হরিণ। শেষ বয়সের নিশ্চয়তা হিসেবে সবাই সরকারি চাকরির আশা করে থাকে।আর তাই এর জন্য চাই কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায়।সঠিক প্রস্তুুতির মাধ্যমে জিরো থেকে হিরো হওয়া অসম্ভব কিছু না। এ কনটেন্টে তা লেখক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন।

    Reply
  41. গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর একটি তথ্যসমৃদ্ধ পরিপূর্ণ পোস্ট।
    থে‌মে যাওয়া মানে হেরে যাওয়া।হোকনা শুরু শূন্য থেকে তাতে কি।যথাযথ অধ্যবসায় ঠিক পৌঁছে দিতে পারে সফলতার উচ্চ চূড়ায়।
    ব্যস্ততার এই সময়ে মানুষের সময়ের বড় অভাব। তবে এটি এমন এক পোস্ট,যা সম্পূর্ণটাই পড়তে বাধ্য হলাম সমান গুরুত্বসহকারে। কৌতূহলী মনের সকল প্রশ্নের জবাব এখানেই পেলাম।এমন পোষ্ট পরার পর মনে একটা প্রশান্তি আসে। আলহামদুলিল্লাহ,যাজাকাল্লাহ।

    Reply
  42. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে তো বর্তমানে হাত দিয়ে চাঁদ ধরতে চাওয়ার মতো অবস্থা। এতো এতো প্রতিযোগীতা যেকোন মূল্যে সরকারি একটা চাকরি লাগবেই। এমন অনুভুতি যেন প্রতিটা মানুষের মনে। এই চাকরির প্রস্তুতির সঠিক গাইডলাইন অতীব জরুরী। একজন সরকারি চাকরি প্রত্যাশীর প্রস্তুতি শুরুর আগে কনটেন্ট টি একবার হলেও পড়া উচিত যা তার পরবর্তী প্রস্তুতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  43. বর্তমান সময়ে সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়ার মতই।সরকারি চাকরির চাহিদা প্রত্যেকের থাকলেও সঠিক গাইডলাইনের অভাবে অনেকেই বুঝতে পারে না কোথায় থেকে প্রস্তুতি শুরু করবে। শূন্য থেকেই কিভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায় তার মূল্যবান গাইড লাইন কনটেন্ট এ সুন্দর ও সাবলীল ভাবে ফুটে উঠেছে।যা প্রত্যেকের জন্য জরুরি।

    Reply
  44. বর্তমান সময়ে সরকারি চাকরি পাওয়া তো অনেকটা সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার মতো।সরকারি চাকরি সবাই পেতে চায় কিন্তু সঠিক গাইডলাইন এর অভাবে কিছুই করতে পারি না আমারা। এই লেখার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু শিখতে, জানতে, বুঝতে পেরেছি, এই কন্টেন্ট এর মধ্যে সরকারি চাকরির পাওয়ার সঠিক গাইডলাইন আছে। এটা অনেক সুন্দর ও উপকৃত লেখনী।

    Reply
    • সরকারি চাকরি পাওয়া অত্যন্ত কষ্ঠসাধ্য হওয়ায় দিন দিন এ-র চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েই চলেছে। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে এবং সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করার মাধ্যমে সরকারি চাকরি পাওয়া সম্ভব।শূন্য থেকেই কিভাবে সঠিক গাইডলাইন মেনে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নেওয়া যায় তার মূল্যবান বক্তব্য লেখক তার কনটেন্টটে অত্যন্ত সুন্দর ও সাবলিল ভাবে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ও গঠনমূলক একটি কনটেন্ট লিপিবদ্ধ করার জন্য।

      Reply
  45. প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কারণ এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়। যাদের পরিকল্পনা থাকে সরকারি চাকরি করার, তাদের উচিত স্কুল জীবন থেকেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া । এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে সঠিকভাবে ধাপে ধাপে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে। যেমন :-
    ১ মানসিক ভাবে সাহস নিয়ে প্রস্তুতি নেয়া-
    ২.বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি নেয়া ও পরিকল্পনা –
    ৩.সময় নির্ধারণ করে প্রস্তুতি নেয়া-
    ৪.পরীক্ষার বিষয় এবং প্রশ্ন কাঠামো জানা-
    ৫.অনলাইনে চাকরির প্রস্তুতি –
    ৬.সঠিক গাইডলাইন অনুসরন করা-
    উল্লিখিত ৬টি ধাপের বিস্তারিত কন্টেন্টে রয়েছে, যা ফলো করার মাধ্যমে যেকোনো সরকারি চাকরি প্রত্যাশিরা কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। কঠোর পরিশ্রম, সঠিক গাইডলাইন ও অধ্যবসায়ের ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব । আশা করছি এই পুরো কনটেন্টি পড়ে এবং অনুসরণ করে প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থী উপকৃত হবেন। লেখককে সাধুবাদ জানাই এরকম গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ

    Reply
  46. বর্তমানে সরকারি চাকরি মানুষের প্রথম পছন্দ।আর ব্যপক প্রতিযেোগিতাও বিদ্যমান।তাই সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিন পাওয়া।শূণ্য হতে সরকারি চাকরি পেতে প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়,পরীক্ষার বিষয় এবং প্রশ্ন কাঠামো জানা,সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ,সময় নির্ধারণ করে প্রস্তুতি নেয়া,অনলাইন কোচিং বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিলে সরকারি চাকরি পাওয়া সহজ হয়ে যায়।

    Reply
  47. বর্তমান সময়ে সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি।নিজেকে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখতে হলে গঠনমূলক প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই।প্রস্ততি নিতে বেসিক লেভেল থেকে।অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কারো থেকে প্রয়োজনে পরামর্শ নিয়ে এগোতে হবে। এতে করে সময় এবং শ্রমের যথার্থ মূল্যায়ন হবে।সময় বুঝে প্রস্তুতি নিতে হবে,তা না হলে কাজের কাজ কিছুই হবে না।সর্বোপরি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। তাহলে কাঙ্খিত সফলতা আসবে।

    Reply
  48. দেশের সিংহভাগ মানুষের প্রথম চাহিদা একটি সরকারি চাকরি।কিন্তু ব্যাপক প্রতিযোগিতা এবং সঠিক গাইডলাইন ফলো না করায় বেশিরভাগই ব্যর্থ হোন।তাই সফল হতে হলে সঠিক প্রস্তুতির প্রয়োজন। সঠিক গাইডলাইন এবং গঠনমূলক প্রস্তুতি তুলে ধরার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।

    Reply
  49. বর্তমান সময়ে ব্যাপক প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি চাকরি পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য অনেক আগে থেকেই পূর্ব প্রস্তুতি প্রয়োজন। যেমন: সময়, সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করা এবং নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা। এই কিছু জিনিস মেনে চললে সরকারি চাকরি পাওয়া এতটা কঠিন হবে না।

    Reply
  50. প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে সরকারি চাকরি। এজন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম, সঠিক গাইডলাইন, অধ্যবসায় এবং সময়কে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাওয়া।
    আশা করছি এই পুরো কনটেন্টটি পড়ে এবং অনুসরণ করে প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থী উপকৃত হবেন। লেখককে ধন্যবাদ জানাই এরকম গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  51. প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়।সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া। সঠিক গাইডলাইন নিয়ে প্রস্তুতি নিলে চাকরি পাওয়া সহজ হয়।সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য এইরকম কনটেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  52. “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া”।প্রতিটি মানুষের পছন্দের প্রথম ধাপে থাকে সরকারি চাকরি। সরকারী চাকরী সবাই চায় কিন্ত সঠিক গাইড লাইন ও অধ্যবসায়ের অভাবে অনেকে এটা পায়না। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী কনটেন্ট চাকরি প্রত্যাশী দের জন্য, আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  53. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া। সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইড লাইন। এই লেখাটি পড়ে পাঠক তা পেতে পারেন।

    Reply
  54. সুতরাং, আমরা যখন গ্রাউন্ড জিরো থেকে সরকারি চাকরি 2024-এর জন্য প্রস্তুতির যাত্রা শুরু করি, সামনের পথটি অনির্ধারিত এবং ভয়ঙ্কর বলে মনে হতে পারে।তবে, নিষ্ঠা এবং অধ্যবসায় দিয়ে, আমরা সাফল্যের দিকে আমাদের পথ প্রশস্ত করতে পারি।আসুন উদ্দীপনা এবং অটুট সংকল্পের সাথে সামনের চ্যালেঞ্জগুলিকে আলিঙ্গন করি। এবং মনে রাখবেন, আমাদের আকাঙ্খার দিকে গৃহীত প্রতিটি পদক্ষেপ আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাছাকাছি নিয়ে আসে। সুতরাং, আসুন আমরা অনুপ্রাণিত থাকি, মনোনিবেশ করি এবং 2024 সালে একটি সরকারি চাকরি নিশ্চিত করার লক্ষ্য অর্জনের দিকে এগিয়ে যাই।

    Reply
  55. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা।বিভিন্ন বই ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষের থেকে এই সম্পর্কে ভালোভাবে জানা যায়।

    Reply
  56. সরকারি চাকরি পাওয়া প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে। কিন্তু অনেকেই সঠিক গাইডলাইন এর অভাবে নিজেদের লক্ষ্য থেকে দুরে সরে যার। তখন তারা শুধু শ্রম আর সমর নষ্ট করে। শুধুমাত্র সঠিক গাইড লাইন ও দৃঢ় মনোবল নিয়ে চেষ্টা করলে অবশ্যই সফলতা আসবে।

    Reply
  57. প্রচলিত একটি বাস্তবধর্মী সত্য কথা হচ্ছে – “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ ,সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য অত্যন্ত কঠিন পরিশ্রম এবং প্রস্তুতি প্রয়োজন হয় I ব্যাপক প্রতিযোগিতার মধ্যে উত্তীর্ণ হলেই কেবলমাত্র সরকারি চাকুরীর দেখা মিলে I
    অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলীর তত্ত্বাবধানে থেকে,প্রয়োজনীয় পাঠ্যপুস্তক অধ্যায়ন করে, সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে, কঠোর পরিশ্রম করলেই কেবলমাত্র আমরা সফলতা অর্জন করতে পারি I

    Reply
  58. কথায় আছে,-“একটি সরকারি চাকুরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া“। তাই এই প্রথম পছন্দের চাকুরিটি পাওয়ার জন্য আমাদের উচিত স্কুল জীবন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া। নির্দিষ্ট লখ্য স্থীর করে সঠিক গাইডলাইন অনুসরন করা। এর জন্য আমাদের উচিত হবে একজন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তির পরামর্শ নিয়ে সঠিক বই নির্বাচন করে কঠোর প্রস্তুতি নেওয়া। সাফল্য একদিন আসবেই ইন-শাআল্লাহ। তাই আমরা বলতে পারি যে, স্কুল জীবন থেকে কঠোর পরিশ্রম , অধ্যাবসায় এবং নিয়মিত চেস্টাই আমাদের সাফল্যের স্বর্ণ শিখড়ে পৌঁছে দিতে পারে।

    Reply
  59. প্রত্যক মানুষের প্রথম পছন্দ হচ্ছে সরকারি চাকরি। এই সরকারি চাকরি পেতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয় আর এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন।সঠিক গাইডলাইন ছাড়া সাফল্য অর্জন করা অনেক কঠিন।এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম কিভাবে কি করলে সরকারি চাকরি পাওয়া সহজ হবে।

    Reply
  60. কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সরকারি চাকরির চাহিদা সবসময়েই থাকে উপরে। এক কথায় চাকরি প্রার্থীদের কাছে সরকারি চাকরি একটি নিশ্চয়তার ঠিকানা। যার জন্য অবশ্যই প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতি। এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে বিষয়টি।

    Reply
  61. অধিকাংশ মানুষই চাই তার যেন একটি সরকারি চাকরি হয়। এজন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম কিভাবে প্রস্তুতি নিলে
    সরকারি চাকরি পাওয়া আমাদের জন্য সহজ হবে। এই কনটেন্ট টি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
    • একটি সরকারি চাকরির স্বপ্ন সবাই দেখে থাকে।তাই সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়, সেই সাথে সঠিক গাইড লাইন ও সময়ের সুষ্ঠু
      ব্যবহার। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে লেখক সহজে সরকারি চাকরি পাওয়ার করণীয় দিকগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। তাই সবার কন্টেন্টটি পড়া উচিত।

      Reply
    • অদিকাংশ মানুষের সপ্ন থাকে লেখা পড়া সেশ করে একটা সরকারি চাকরির কিন্তু কজনার ভাগ্যে থাকে সরকারি চাকরি করার এর মধ্যে গোনতে হয় মোটা অংকের একটা এমাউন্ট। সরকারি চাকরির জন্য লাগে বিষেশ দক্ষতা সঠিক গাইডলাইন এবং নিজে নিজে বা কোন অভিজ্ঞতা সম্পন মানুষের কাছথেকে পরামর্শ নেওয়া অথনা বিকল্প অভিজ্ঞতার জন্য বাজার থেকে ভালো কোন বই কিনে তদা নোজাই গাইডলাইন নিয়ে চাকরির জন্য এপ্লাই করা।

      Reply
  62. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া এটা একটা কমন কথা । কারন সরকারি চাকরি মানে শেষ বয়সের সম্বল। শিক্ষিত যুবক , যুবতিরা এটা সবাই আশা করে কিন্তু যে পরিমাণ আশা করে সে পরিমাণ পরিশ্রম করে না ফলে তারা তাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনা । আশানুরূপ পরিশ্রম করলে এটা তেমন কঠিন বিষয় না এটা লেখক তার আর্টিকেল এর মধ্যে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। তাই আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে সবার পড়া উচিত। সব কিছু আপনার সাথে বেইমানি করবে , আপনার পরিশ্রম, আপনার জ্ঞান, আপনার ঘাম আপনার সাথে কখনো বেইমানি করবে না ইনশাআল্লাহ ।

    Reply
  63. সরকারি চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন সবাই দেখে। কিন্তু সঠিক গাইডলাইন ও অধ্যবসায়ের অভাবে অনেকেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনা। শূন্য থেকেও শুরু করে সরকারি চাকরি পাওয়া যায়। তার জন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায়, পরিকল্পনা, সঠিক বিষয়ে জ্ঞান ও সময়ের সদ্ব্যবহার। আশা করছি চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য কনটেন্টটি উপকারে আসবে।

    Reply
  64. চাকরি নামক সোনার হরিণ সকলেরই কাম্য, তা যদি হয় সরকারি চাকরি!তবে তো সোনায় সোহাগা।প্রতিটি মানুষের পছন্দের প্রথম সাড়িতে থাকে সরকারি চাকরি।সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।কিন্তু কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে অনেকেই যেতে পারেনা শুধুমাত্র সঠিক প্রস্তুতির অভাবে।কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন, মানসিক দৃঢ়তা, সঠিক বই নির্বাচন,সঠিক পরামর্শ এবং সময়ের সদ্ব্যবহার।

    Reply
  65. সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই মনে করা হয় “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি।এক্ষেএে কতটুকু সময় আছে সে সময় সে সব বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। সঠিক গাইডলাইন, সঠিক বই নির্বাচন, সঠিক পরামর্শ, মডেল টেস্ট দেওয়া খুবই প্রয়োজন।

    Reply
  66. প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়।আপনার হাতে কতটুকু সময় আছে সে সময় সে সব বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে।তাছাড়া সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ না করলে সরকারি চাকরি পাওয়া অসম্ভব।

    Reply
  67. একটি সরকারি চাকরির স্বপ্ন সবাই দেখে থাকে। তাই সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতি এবং সঠিক গাইডলাইন। এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম কিভাবে কি করলে সরকারি চাকরি পাওয়া সহজ হবে।গঠণমূলক প্রস্তুতির জন্য কনটেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ, আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবে।

    Reply
  68. কথায় বলে- সরকারি চাকুরি পাওয়া আর সোনার হরিণ হাতে পাওয়া দুটো যেন একই জিনিস। সরকারি চাকুরি পাওয়া ভাগ্যও বটে,সরকারি চাকুরি অত্যাধিক সুযোগ সুবিধার জন্য প্রায় প্রতিটা মানুষের প্রবল আকাঙ্ক্ষা থাকে একটি সরকারি চাকুরি পাবার। কঠোর পরিশ্রম, নিয়মিত অধ্যাবসায় আর সঠিক গাইডলাইন অনুযায়ী চললে সরকারি চাকুরির আশা করা যায়। চাকরি নিয়ে সঠিক গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, পোস্ট টা পড়ে অনেকেই উপকৃত হবেন ইন্শা-আল্লহ!

    Reply
  69. কথায় বলে- সরকারি চাকরি পাওয়া আর সোনার হরিণ হাতে পাওয়া দুটো যেন একই জিনিস। সরকারি চাকরি পাওয়া ভাগ্যও বটে,সরকারি চাকরি অত্যাধিক সুযোগ সুবিধার জন্য প্রায় প্রতিটা মানুষের প্রবল আকাঙ্ক্ষা থাকে একটি সরকারি চাকরি পাবার। কঠোর পরিশ্রম, নিয়মিত অধ্যাবসায় আর সঠিক গাইডলাইন অনুযায়ী চললে সরকারি চাকরির আশা করা যায়। চাকরি নিয়ে সঠিক গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, পোস্ট টা পড়ে অনেকেই উপকৃত হবেন ইন্শা-আল্লহ!

    Reply
  70. সরকারি চাকরি পেতে কঠর অধ্যবসায় ও ধৈর্য্যের প্রয়োজন। সাফল্য ও হার দুটোই রয়েছে এই কঠিন যাত্রায়। তাই, সঠিক গাউডলাইন ও প্রস্তুতি চাকুরিপ্রার্থীকে সব দিক দিয়ে প্রস্তুত করে তুলবে। ধন্যবাদ লেখককে, সময়পোযোগী পোস্ট লেখার জন্য।

    Reply
  71. বর্তমান সময়ে সবার চাকরির লিস্টের সবার প্রথমে থাকে সরকারি চাকরি। তাই এখানে প্রতিযোগিতাও থাকে অনেক। তাই ভালোভাবে প্রস্তুতি না নিলে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে। এই কন্টেন্টে সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে পরিশ্রম করে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায় সে সম্পর্কে কার্যকারি কিছু পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে। এছাড়া অনার্স বা মাস্টার্স শেষ করার পর যারা সরকারি চাকরিতে যাওয়ার চিন্তা করেন, তাদের হাতে সময় থাকে অনেক কম। এই কম সময়ে একেবারে শূন্য থেকে কিভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায় সে সম্পর্কে কিছু পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে।

    Reply
  72. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কারন, এই চাকরির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো- চাকরির নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা আছে। তাই একজন চাকরি প্রার্থী বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান অর্জন ও উপযুক্ত গাইডলাইনের মাধ্যমে প্রস্তুতি নিয়ে শূন্য থেকে শুরু করে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করতে পারেন। সবশেষে, কন্টেন্ট লেখককে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি, একটি গঠনমুলক ও গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  73. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।সুষ্ট পরিকল্পনা,কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায়ের ফলে শূন্য থেকেও সরকারি চাকরিতে সফল হওয়া সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইড লাইন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দরভাবে গাইডলাইনগুলো নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  74. সরকারি চাকরি নামের সোনার হরিণটি হাতে পাওয়ার জন্য প্রয়োজন স্কুল জীবন থেকে নানা রকমের প্রস্তুতি নেওয়া। কারণ, এখানে রয়েছে নানা রকমের প্রতিযোগিতা। তাই,সরকারি চাকরি পেতে হলে সঠিক গাইডলাইন এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সম্পর্কে লেখক সবাইকে অবগত করেছেন।
    ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  75. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা।এক্ষেত্রে সঠিক গাইডলাইন ও জ্ঞানী মানুষের সাহায্য করতে পারবে।

    Reply
  76. সরকারি চাকরির প্রতিযোগিতায় সবাই নিজেকে এগিয়ে রাখতে চায় এবং এর জন্য দরকার সঠিক গাইডলাইনের । সঠিক গাইডলাইন ছাড়া ইচ্ছামত যেখান থেকে খুশি সেখান থেকে পড়লে কেবল আপনার সময়ই ব্যয় হবে। এভাবে অনেকেই ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই কন্টেন্টের অসাধারণ বিষয়বস্তু ও দিকনির্দেশনা এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনাকে সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করতে পারে বলে আমার মনে হয়।

    Reply
  77. সরকারি চাকরি কথাটি শোনার সাথেই সবার মনের মধ্যেই এরকম একটি কমন কথা মাথায় আসে “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” কঠিন অধ্যবসায় এবং সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করলে অবশ্যই পাওয়া সম্ভব। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  78. সরকারি চাকরি সকলের কাঙ্ক্ষিত ।এ কারণে এখানে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি থাকে ।সরকারি চাকরি বলতে অনেক সুযোগ অনেক সুবিধা ,যা অন্য কোন জায়গায় পাওয়া যায় না ।এ কারণেই সম্ভবত সরকারি চাকরি সোনার হরিণ মনে করে মানুষ এর পিছনে ছুটে।আমরা যদি পড়াশুনা জীবনের একেবারে শুরুর দিক থেকে সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নি তাহলে অনেক বেশি সময় হাতে পাওয়া যায় এতে করে চাকরিটা অনেক কঠিন হয় না । কিন্তু সাধারণত আমরা অনার্সের শেষে বা মাস্টার্সে এসে এর প্রস্তুতি নিতে থাকি ,যেখানে সময় এবং বয়স দুইটারই ব্যাপার থাকে |

    Reply
  79. সরকারি চাকরি বর্তমান সময়ে সোনার হরিণ পাওয়ার মত।যেখানে দরকার সঠিক গাইড লাইন। আর এই গাইড লাইন এর অভাবে অনেকেই তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনা।উপরের লেখাটি পড়ে চাকরি প্রত্যাশিরা সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে যেটা তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে।

    Reply
  80. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কারন, এই চাকরির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো- চাকরির নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা আছে।কঠোর পরিশ্রম, নিয়মিত অধ্যাবসায় আর সঠিক গাইডলাইন অনুযায়ী চললে সরকারি চাকুরির আশা করা যায়। চাকরি নিয়ে সঠিক গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, পোস্ট টা পড়ে অনেকেই উপকৃত হবেন ইন্শা-আল্লহ!

    Reply
  81. সরকারি চাকরি তো নয় যেন “সোনার হরিণ “। সরকারি চাকরি পাওয়াটা খুব দুর্লভ বিষয় হলেও এর চাহিদার কিন্তু কমতি নেই। সরকারি চাকরি পেতে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন। আর সেই সঠিক গাইডলাইনটি সম্পর্কে উপরোক্ত কনটেন্টে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যা খুবই উপয়োযোগী।

    Reply
  82. প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি।সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারেনা।উপরের লেখাটি পড়ে চাকরি প্রত্যাশিরা সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে যেটা তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে।

    Reply
  83. আমরা সকলে ই সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য অনেক কিছু করে থাকি.কিন্তু সঠিক গাইড লাইনের জন্য আমরা পিছিয়ে যাই. এই কনটেন্টটি পড়ার পর অনেক কিছু জানতে পারি.

    Reply
  84. আসসালামুয়ালাইকুম ও রহমতুল্লাহ
    লেখক চমৎকারভাবে কনটেন্টটি উল্লেখ করেছে।‌যারা সরকারি চাকরির জন্য চিন্তিত এবং প্রস্তুতি নিতে চায় তারা এই কনটেন্টটি পড়লে অনেক উপকৃত হবে ইংশাআল্লহ।

    Reply
  85. “সরকারি চাকরি” শব্দটা বলতে বা শুনতে সহজ লাগলেও সরকারি চাকরি পাওয়া আবার এতটা সহজ নয়। সত্যিই আজকাল এটি যেন একটা সোনার হরিণ হয়ে উঠেছে। কঠিন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে রীতিমত লড়াই করে জিতে আনতে হচ্ছে এই সোনার হরিণ নামক চাকরি ।
    আর তাই সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারছে না।উপরের কনটেন্টটি পড়ে চাকরি প্রত্যাশিরা সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে ইনশাআল্লাহ যেটা তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে।

    Reply
  86. দিন দিন সরকারি চাকরির চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে প্রতিযোগিতাও বাড়ছ। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে যথেষ্ট প্রস্তুতি নিতে হবে এবং এটা করতে হবে শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই।আর তাই অভিজ্ঞদের পরামর্শ এবং সঠিক গাইডলাইন,বই অনুসরণ করলে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়।

    Reply
  87. সরকারি চাকরি কে না করতে চায়। অনেকে সঠিক গাইডলাইন কিংবা ভালোভাবে প্রস্তুতি না নেওয়ার কারণে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে চাকরি পাওয়ার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়। বর্তমানে সরকারি চাকরি পাওয়াটা সোনার হরিণ পাওয়ার মতো। এত সুন্দর ভাবে বিষয়টা ব্যাখ্যা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  88. সরকারি চাকরির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো- চাকরির নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা আছে। তাই একজন চাকরি প্রার্থী বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান অর্জন ও উপযুক্ত গাইডলাইনের মাধ্যমে প্রস্তুতি নিয়ে শূন্য থেকে শুরু করে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করতে পারেন। উপরের কনটেন্টটি পড়ে চাকরি প্রত্যাশিরা সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে ইনশাআল্লাহ যেটা তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে।

    Reply
  89. বর্তমান সময়ে যে কোন চাকরি পাওয়াই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তবে সরকারি চাকরির চাহিদা অনেক।বর্তমান সময়ে চাকরির বাজারের পদের সংখ্যার চেয়ে বেকার লোকের সংখ্যা অনেক বেশি। অনেক ট্যালেন্ট থাকা সত্ত্বেও সঠিক গাইডলাইনের অভাবেও মানুষ চাকরির প্রস্তুতি ঠিকভাবে নিতে পারছে না।এই কন্টেন্টটি তাদের জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  90. সরকারি চাকরি পাওয়াটা একটি সাধনার ব্যাপার। তবে সঠিক পদ্ধতির মেনে চলে সাধনা করলে চাকরি পাওয়া সম্ভব। এই কনটেন্টিতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদ্ধতি বলা হয়েছে। যার সকল চাকরিপ্রার্থীদের জন্য খুবই উপকারী হবে। কনটেন্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। আশা করি চাকরি প্রার্থীর আই কনটেন্টটি পড়বেন। এবং এখানে দেওয়া পদ্ধতি মত পড়াশোনা করবেন।

    Reply
  91. সরকারি চাকরি পেতে হলে পূর্ব থেকেই পরিকল্পনা করতে হবে এবং সে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রয়োজনে কোনো কোচিং এ ভর্তি হলে পরামর্শ এবং সহযোগিতা পাওয়ার পাশাপাশি নিজের দক্ষতা কতটুকু বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষার মাধ‍্যমে সে সম্পর্কে নিজেই অবগত হওয়া যায়।

    Reply
  92. আজকাল সরকারি চাকরি পাওয়া মানেই সোনার হরিন পাওয়া।কারন এ চাকরি নিরাপত্তা এবং নিশ্চয়তা রয়েছে। কঠোর পরিশ্রম সহ লেগে থাকতে হবে কারন এখানে অনেক প্রতিযোগী থাকে ।চাকরির প্রস্তুতিটা স্কুল থেকে শুরু করা।নিজে নিজে পড়লে শুধু সময় নষ্ট হবে সুতরাং সঠিক গাইডলাইন অনুস্বর করা, ভালো একটি কোচিং -এ ভর্তি হওয়া সহ একজন অভিজ্ঞ শিক্ষকের পরামর্শ নেওয়া সাথে ভালো একটি মডেল টেস্ট কিনে নিজেকে যাচাই করা।লেখককে ধন্যবাদ ;কন্টেন্টটি চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  93. বর্তমান সময় সরকারি চাকরি পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য তবে সঠিক গাইড লাইন এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে চাকরি পাওয়া সম্ভব। উপরোক্ত কন্টেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে উক্ত বিষয়ে আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  94. সরকারি চাকরি নামক সোনার হরিণটি সকলেরই কাঙ্খিত।এজন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া। সঠিক গাইডলাইন ছাড়া প্রস্তুতি অনেকাংশেই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। যারা এই সোনার হরিণটির পিছনে ছুটছেন, তাদের জন্য এই কনটেন্টটি হতে পারে সঠিক গাইডলাইন।

    Reply
  95. প্রায় প্রত্যেকেরই সরকারি চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন থাকে। কিন্তু সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে সবাই সেই সরকারি চাকরি নামক সোনার হরিণ পায়না। কঠোর পরিশ্রম, অধ্যাবসায় এবং সঠিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সহজেই লক্ষ্যে পৌছানো সম্ভব।

    ইংশাআল্লাহ এই কনটেন্টটি পড়ে সরকারি চাকরি প্রত্যাশিরা সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে যা তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে সহায়তা করবে।

    Reply
  96. বর্তমানে চাকরির বাজার খুবই চড়া সেখানে সরকারি চাকরি সোনার হরিণের মতো দূর্লভ তবে সঠিক গাইডলাইন থাকলে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সম্ভব। সরকারি চাকরি প্রত্যাসিদের জন্য কন্টেন্টটি খুবই উপকারি।

    Reply
  97. বর্তমান সময়ে সবাই একটি ভালো মানের চাকরি চাই আর সেটি যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো কথাই নেই ! তাই কিভাবে এগুলেই সরকারি চাকরি পাওয়া যায় সেটা সম্পর্কে ভালো নির্দেশনা উপরোক্ত কন্টেন্টি পড়লে পাওয়া যাবে।

    Reply
  98. সরকারি চাকরি পেতে হলে প্রয়োজন ব্যাপক প্রস্তুতি এবং একটি সঠিক গাইডলাইন। আর এই কনটেন্টে এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  99. স্বপ্ন যদি একটি সরকারি চাকরি হয় তবে তার জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন মেনে চলা ও নিজেকে বার বার পরীক্ষার মাধ্যমে প্রস্তুত করা। কেননা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে প্রচুর প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয়।সেই প্রতিযোগায় টিকে থাকতে গেলে প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়।

    Reply
  100. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে উপযুক্ত প্রস্তুতি নিতে পারলে সরকারি চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করা যায়। ইচ্ছামতো পড়াশোনা বা সঠিকভাবে প্রস্তুতি না নিয়ে অনেকেই সরকারি চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তির গাইডলাইন অথবা বিভিন্ন মডেল পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিলে সরকারি চাকরি পরীক্ষায় সফল হওয়া যায়। উক্ত কনটেন্টটিতে এ বিষয়ে পুরোদস্তুর আলোচনা করা হয়েছে যা সরকারি চাকরির প্রস্তুতি হিসেবে আমাদের সহায়তা করবে।

    Reply
  101. চাকরি প্রাপ‍্যতার ক্ষেত্রে সকলের নিকট সরকারি চাকরির প্রাধান্য যেমন বেশি তেমনি পাওয়াও বেশ কষ্টসাধ‍্য।তবে যারা লক্ষ‍্য নির্দিষ্ট করে আগাতে চান তাদের জন‍্য এই কন্টেন্ট টি গাইড লাইন হিসাবে ভালো ভূমিকা রাখতে পারবে। আশা করি যারা চাকরি খুজছেন তারা উপকৃত হবেন।

    Reply
  102. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।”
    সে ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন একটি সঠিক গাইডলাইন। আপনি চাইলে বাজার থেকে বিভিন্ন রকমের বই কিনে সে বই পড়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন বা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কেউ থাকলে তার পরামর্শ নিয়ে আপনি সঠিক বই নির্বাচন করে সেই বই কিনে প্রস্তুতি নিতে পারেন।

    Reply
  103. সরকারি চাকরি যেন এক সোনার হরিণ। সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য তাই স্কুল জীবন থেকেই প্রতিনিয়ত আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। সঠিক গাইডলাইন প্রচুর অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  104. সঠিক গাইডলাইন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় এর উপর সরকারি চাকরি নির্ভর করছে।কষ্টসাধ্য হলেও সঠিক পরামর্শ প্রস্ততি ও পরিকল্পনা মাধ্যমে সরকারি চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
    • সরকারি চাকরি পাবার আশা সবাই করে।তবে সঠিক গাইডলাইনের অভাবে আশা পূরণ হয়না।সরকারি চাকরির গাইডলাইনের বিষয়ে কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

      Reply
  105. সরকারি চাকরি পেতে হলে প্রথম থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। সরকারি চাকরি সোনার হরিণের মতো। যা পেতে হলে আমাদের স্কুল জীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।প্রচুর অধ্যাবসায় করতে হবে।।

    Reply
  106. বর্তমান সময়ে সবাই একটি ভালো মানের চাকরি চাই আর সেটি যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো কথাই নেই। উপরের কনটেন্টটি পড়ে সরকারি চাকরি প্রত্যাশিরা সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে ইনশাআল্লাহ যেটা তাদেরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিবে।

    Reply
  107. ❝ সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ
    পাওয়া❞।
    সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি।এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়। কেননা এখানে রয়েছে ব্যাপক প্রতিযোগিতা। তাই এক্ষেত্রে সফল হতে হলে প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম, ও অধ্যাবসায়, নিদিষ্ট প্রস্তুতি এবং সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ। তবেই ব্যাপক প্রতিযোগিতা উপেক্ষা করে এক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করা যায়।

    Reply
  108. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা।কেননা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে প্রচুর প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয়।সেই প্রতিযোগায় টিকে থাকতে গেলে প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়।

    Reply
  109. আমরা যারা চাকরী করার স্বপ্ন দেখি,আমাদের স্বপ্নই থাকে কম বেশি সরকারী চাকরির। কিন্তু সরকারি চাকরীর জন্য অব্যশই সঠিক গাইডলাইন দরকার শুরু থেকে।এই কনটেন্টটি পড়ে আমিও অনেক কিছু জানতে পারলাম।

    Reply
  110. প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়। সফল হতে হলে সঠিক গাইডলাইন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় প্রয়োজন।এই কনটেন্টে এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  111. সরকারি চাকরি পাবার স্বপ্ন সবাই দেখলেও সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই কাঙ্ক্ষিত মানে পৌঁছাতে পারেনা। সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে ও সময়কে কাজে লাগিয়ে সঠিক প্রস্তুতি গ্রহণের দ্বারা কিভাবে সরকারি চাকরি পাওয়া যায় তা এই কনটেন্টটিতে তা তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  112. “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” কারন এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়।অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে সঠিকভাবে ধাপে ধাপে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে।প্রতিযোগায় টিকে থাকতে গেলে প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়। কনটেন্টটি অনেক সাহা্য্য করবে । গাইড লাইন হিসাবে কাজ করবে ।সবার উপকার পাবে।

    Reply
  113. সরকারি চাকরি পাওয়া এখন বর্তমান যুগে অনেক দুর্লভ | কথায় বলে সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া | এজন্য সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য আমাদেরকে যথাযথ নিজেদেরকে উপযুক্ত করে নিতে হবে |এর মাধ্যমে হচ্ছে নিজেকে বেশি বেশি যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে হবে | যেকোনো কোচিং সেন্টার বা কোন শিক্ষকের আওতায় নিজেকে গঠন করে তুলতে হবে| সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য এটি যথাযথ একটি গাইডলাইন | ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য |

    Reply
  114. নিশ্চিত, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সাথে সম্মানজনক অবস্থানের কথা বিবেচনা করলে সরকারি চাকরি আমাদের দেশের প্রথম পছন্দ। কিন্তু প্রচুর প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ হওয়ায় সহজেই এই চাকরির দেখা মেলা কঠিন। তাই প্রথম থেকেই থাকতে হবে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের সদিচ্ছা। আবার সঠিক গাইডলাইন ছাড়া এলোমেলোভাবে পড়াশোনা করলেই সাফল্য আসবে না। সেই ক্ষেত্রে এই লেখনিটি একটি সঠিক গাইডলাইন হিসাবে আমরা আমাদের সামনে রাখতে পারি।

    Reply
  115. সরকারি চাকরি অনেকের কাছেই স্বপ্নের চাকরি, কিন্তু সঠিক গাইডলাইন এবং প্রস্তুতি না থাকায় অনেকেই এই স্বপ্ন পূরণ করতে পারে না।

    আপনার মতো ভালো লেখক যারা সঠিক তথ্য দিয়ে মানুষকে সাহায্য করেন তাদের জন্য আমি কৃতজ্ঞ।

    আমি আশা করি আপনার লেখা আরও অনেক মানুষকে তাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।

    Reply
  116. সরকারি চাকরি কি আজকাল সোনার হরিণ বলা হয়ে থাকে। কারণ এটি পাওয়া খুব সহজ না। তবে সঠিক গাইড লাইন অথবা দিকনির্দেশনা পেলে সরকারি চাকরি পাওয়া অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। এখানে কিভাবে সরকারি চাকরি পাওয়া যায় এটা সম্পর্কে অনেক দিক নির্দেশনা পাওয়া গেল।আশা করি, এটি থেকে সকলে উপকৃত হবে ।

    Reply
  117. সরকারি চাকরি সোনার হরিণ হলেও যথাযথ গাইডলাইন মেনে সঠিকপথে এগিয়ে গেলে সফলতা অর্জন সম্ভব।
    সময়োপযোগী কনটেন্ট এর জন্য ধন্যবাদ

    Reply
  118. বর্তমানে মানুষ ক্যারিয়ার হিসেবে চাকরি করতেই বেশি পছন্দ করে। চাকরির ক্ষেত্রে, প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কারন এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়। তাই প্রত্যেকের উচিত সঠিক গাইডলাইন অনুসারে প্রস্তুতি নেওয়া।, যা উল্লিখিত কনটেন্ট এ গুছিয়ে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  119. সরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ হচ্ছে প্রস্তুতি। অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কেউ থাকলে তার পরামর্শ নিয়ে আপনি সঠিক বই নির্বাচন করে সেই বই কিনে প্রস্তুতি নিতে পারেন।এই কনটেন্টে এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  120. সরকারি চাকরি পাওয়া বেশ প্রতিযোগিতামূলক। বেশিরভাগ মানুষই সরকারি চাকরি পাবার আশায় অনেক সময় ব্যয় করে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেয়। তবে সবাই সফল হয়না। সফলতার জন্য সঠিক গাইডলাইন ফলো করা অতি জরুরি। এই লেখাটিতে সুন্দর ভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতির ধাপসমূহ আলোচনা করা হয়েছে যা অনেক পরীক্ষার্থীর উপকারে আসবে।

    Reply
  121. বর্তমানে সরকারি চাকরির চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সবাই দ্রুত চাকরি পেতে চায়। দ্রুত সরকারি চাকরি পাওয়ার উপায় ও শূন্য থেকে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি ২০২৪বলতেই একটি কমন কথা মাথায় আসে। সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া। আমাদের প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে যে সরকারি চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন।আপনার হাতে কতটুকু সময় আছে সে সময় সবকিছু বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে।সে ক্ষেত্রে আমাদের প্রয়োজন হবে একটি সঠিক গাইডলাইন এবং প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে।একটি ভালো মানের বই আপনাকে সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করতে পারে। তাই এক্ষেত্রে আপনি অনেক সাহায্য পাবেন এবং আপনি একটি সঠিক গাইডলাইন পাবেন।
    এই কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম এবং সবাই পড়ে এই কনটেন্টটি অনেক উপকৃত হবেন। একটি শূন্য সরকারি চাকরি প্রস্তুতি ২০২৪ পেতে এই কনটেন্টটি পড়লে সবাই উপকৃত হতে পারবেন‌। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর একটি কনন্টেন্টি দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি কনন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য এবং সবার অনেক উপকার এ আসবে‌।

    Reply
  122. বর্তমান বাংলাদেশে সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রাথমিক স্কুল জীবনের শুরু থেকেই সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য সর্বোত্তম প্রস্তুতি নিয়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হয়। বর্তমানে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সব মানুষের জীবনের সর্বক্ষেত্রই শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। শিক্ষার কোনো বয়স নেই ও শেষ নেই। যে ব্যক্তিদের পরিকল্পনা আছে সরকারি চাকরি করার, তাদের স্কুল জীবন থেকেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ নিয়ে সরকারি চাকরি প্রত্যাশীদের সঠিক সময়ে সঠিকভাবেই প্রস্তুতি নিতে হয়। সরকারি চাকুরী প্রত্যাশীদের প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন মেনে এগিয়ে যেতে হবে । সঠিক গাইডলাইন ছাড়া ইচ্ছামত যেখান থেকে খুশি সেখান থেকে পড়লে কেবল তাদের সময় ই ব্যয় হবে। কাজের কাজ হবে না ।সে ক্ষেত্রে তাদের প্রয়োজন একটি সঠিক গাইডলাইন। তারা চাইলে বাজার থেকে বিভিন্ন রকমের বই কিনে সে বই পড়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে । একটি ভালো মানের বই সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করতে পারে । তাদেরকে প্রতিটি বিষয় পড়ার পর নিজে নিজে মডেল টেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। চাকুরী প্রত্যাশীরা চাইলে কোন কোচিং সেন্টারে ভর্তি হতে পড়ার পর নিজে নিজে মডেল টেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করেবেন। একমাত্র পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে তারা তাদের দক্ষতা যাচাই করতে পারবেন। সে সম্পর্কে পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে তারা বুঝতে পারবেন যে, তাদের প্রস্তুতি কতটুক! বর্তমানে বাংলাদেশে একটি বহুল প্রচলিত প্রবাদ হল তা হলো- “সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।” সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিটি মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়। কারন এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়।

    Reply
  123. বর্তমান বাংলাদেশে সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রাথমিক স্কুল জীবনের শুরু থেকেই সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য সর্বোত্তম প্রস্তুতি নিয়ে নিয়োগ পরীক্ষার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হয়। বর্তমানে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সব মানুষের জীবনের সর্বক্ষেত্রই শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। শিক্ষার কোনো বয়স নেই ও শেষ নেই। যে ব্যক্তিদের পরিকল্পনা আছে সরকারি চাকরি করার, তাদের স্কুল জীবন থেকেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ নিয়ে সরকারি চাকরি প্রত্যাশীদের সঠিক সময়ে সঠিকভাবেই প্রস্তুতি নিতে হয়। সঠিক গাইডলাইন ছাড়া ইচ্ছামত যেখান থেকে খুশি সেখান থেকে পড়লে কেবল তাদের সময় ই ব্যয় হবে। কাজের কাজ হবে না ।সে ক্ষেত্রে তাদের প্রয়োজন একটি সঠিক গাইডলাইন। তারা চাইলে বাজার থেকে বিভিন্ন রকমের বই কিনে সে বই পড়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে । একটি ভালো মানের বই সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করতে পারে । তাদেরকে প্রতিটি বিষয় পড়ার পর নিজে নিজে মডেল টেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। চাকুরী প্রত্যাশীরা চাইলে কোন কোচিং সেন্টারে ভর্তি হয়ে পড়ার পর নিজে নিজে মডেল টেস্ট দেওয়ার চেষ্টা করেবে। একমাত্র পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে তারা তাদের দক্ষতা যাচাই করতে পারবেন। সে সম্পর্কে পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে তারা বুঝতে পারবেন যে, তাদের প্রস্তুতি কতটুকু। বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারী চাকুরি চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্র মানুষের প্রথম পছন্দ থাকে সরকারি চাকরি। এক্ষেত্রে নানা রকমের প্রস্তুতি প্রয়োজন হয়।

    Reply
  124. সরকারি চাকুরী পাওয়া মানেই সোনার হরিণ পাওয়া।তাই এরজন্য সঠিক প্রস্তুুতির প্র‍য়োজন, হাতে  কতটুকু সময় আছে সে সময় বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনাকে  প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে  এগিয়ে যেতে হবে।

    Reply
  125. কন্টেন্টটা খুবই উপকারী। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। তিনি খুবই চমৎকার ভাবে কিভাবে সরকারি চাকুরী পেতে তার প্রস্তুতি ও করণীয় কি তা সম্পর্কে অনেক ক্লিয়ার করে বুঝিয়েছেন। সঠিক গাইডলাইন, মানসিক দৃঢ়তা, সঠিক বই নির্বাচন, সঠিক পরামর্শ খুবই দরকার। এবং নিজের উপর নিজে মডেল টেস্ট নেওয়া খুবই দরকার।লেখাটা পড়ে প্রস্তুতি সম্পর্কে আইডিয়া পাওয়া যাবে।

    Reply
  126. বর্তমান যুগে যেকোনো চাকরি পাওয়া কষ্টসাধ্য আর তা যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো কথাই নাই।তবে এর জন্য সঠিক প্রস্তুুতির প্র‍য়োজন, হাতে কতটুকু সময় আছে সে সময় বুঝে আপনাকে প্রস্তুতি নিতে হবে। আপনাকে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।তবেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যাবে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ যুগ উপযোগী একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  127. সরকারি চাকরি বর্তমান সময়ে সবারই প্রথম চাওয়া। কিন্তু যথাযথ প্রস্তুতির অভাবে অনেক সময় আমরা অনেক চেষ্টা করেও ব্যর্থ হই। এখানে উল্লিখিত সবগুলো উপায়ই যথেষ্ট কাজের৷ ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লিখার জন্য।

    Reply
  128. প্রথমে লেখক কে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। খুবই সুন্দর একটি উপকারী কনটেন্ট। শুধুমাত্র সরকারি চাকরি কেন আমার মতে কোন চাকরি সোনার হরিণ নয়। কারণ প্রথমতই আমি বলতে চাই যে ‘আমি কি কি জানি না তাহাই আমি জানিনা’ । এই বাক্যটিকে সামনে রেখে আমি বলতে চাই যে, ধরেন একজন শিক্ষার্থী একটি টপিক শুধু পড়েই গেল আর মুখস্ত করেই গেল তাতে তার কি লাভ হলো প্রথমত সে সময়ের অপচয় করল, দ্বিতীয়তঃ ব্রেন্টটাকে ক্লান্ত বা টায়ার্ড করে দিল। ফলে তার মাঝে নিজের অজান্তেই পড়ালেখার প্রতি আস্তে আস্তে বিরক্ত বোধ চলে আসে এবং একসময় পড়ার প্রতি অমনোযোগিতা সৃষ্টি হয় প্রায় শতকরা ৯০ ভাগ শিক্ষার্থীর।
    এর কারণ হলো আমরা কিভাবে পড়ালেখা করতে হয় তাই জানিনা। এই জানিনা শব্দটি কে পজেটিভ করতে হবে। একাডেমিক বইয়ের সকল টপিক সম্পর্কে ভালো ধারণা লাভ করতে হবে ,ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে, নিজের প্রতিভা বিকশিত করতে হবে। সেজন্য ভালো একটি গাইডলাইন প্রয়োজন। শিক্ষাজীবনে গভীর মনোযোগী হতে হবে এবং প্রতিটি বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করতে হবে। নিয়মিত মক টেস্ট ও প্রশ্নপত্র সমাধান করে আত্মবিশ্বাস বাড়ানো ও অত্যন্ত জরুরী। এই প্রস্তুতিগুলো প্রথম জীবন থেকেই শুরু করলে সরকারি চাকরির পরীক্ষায় সফলতা অর্জন করা অনেক সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  129. প্রাথমিক শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাবার লক্ষ্যে চাকরির জন্য যারা আবেদন করেছেন তার মধ্যে অনেকেই প্রস্তুতি নেয়ার ও চাকরি পাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও, কী পড়বেন আর কী বাদ দেবেন তা বুঝতে পারছেন না। এমনকি বুঝে ওঠতে ওঠতেই পরীক্ষার তারিখ চলে আসে। তখন স্বাভাবিকভাবে পরীক্ষা খারাপ হয়ে যাবে ভালো প্রস্তুতির অভাবে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অনেকে ২-৩ বার ভাইভা দিয়েও চাকরি পাননি।

    Reply
  130. সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।সরকারি চাকরির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এখানে ব্যাপক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষায় সফল হয়ে তবেই চাকরি পাওয়া যায়।উক্ত কনটেন্ট হতে আমরা জানতে পারি সরকারি চাকরি পাবার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে আমাদেরকে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম উপকারি কনটেন্ট আমাদের মাঝে দেয়ার জন্য।

    Reply

Leave a Comment

You cannot copy content of this page