সরকারি চাকরি পাওয়ার উপায়

Spread the love

পড়াশোনা শেষ করার পরে সবার উদ্দেশ্য থাকে ভালো একটা চাকরি করার। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের সরকারির চাকরির প্রতি ঝোঁক থাকে সবচেয়ে বেশি।সঠিক তথ্য না জানার কারণে অনেকে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সরকারি চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ে। আবার অনেক সময় দেখা যায় যথেষ্ট তথ্য থাকার পর ও সিজিপি এর শর্ত পূর্ণ হয় না। এজন্য প্রথম থেকেই সরকারি চাকরি নিয়ে পরিষ্কার ধারণা রাখা প্রয়োজন। 

সরকারি চাকরির কথা বললেই প্রথমেই যেই জিনিসটি সামনে আসে তা হলো বিসিএস পরীক্ষা। বিসিএস (Bangladesh Civil Service)হল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা যার মাধ্যমে দেশের সর্বোচ্চ স্তরের সরকারি চাকরি পাওয়া যায়। এছাড়া সরকারি চাকরির জন্য কিছু নিয়োগ পরীক্ষা প্রযোজ্য এছাড়াও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সরকারি বেসরকারি ওরাও নিড়ড়ড়য়োগ পরীক্ষার মাধ্যমে বিভিন্ন পদে জনবল নিয়ে থাকে।এই নিয়োগ পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে-

১.বিজেএস ( জুডিশাল এক্সাম এর মাধ্যমে নেয়া সহকারী জজ)

২. ব্যাংক এর সহকারী পরিচালক (এডি)

৩. সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার পদ

৪. কৃষি / বীজ.. গবেষণা ইন্সটিটিউট এর সায়েন্টিফিক অফিসার

৫.পেট্রোবাংলার সহকারী ব্যবস্থাপক

৬.বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীতে যোগদান করা 

সরকারি চাকরি পেতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা সাহায্য করতে পারে:

১.পদদান পরীক্ষা (সরকারি বা সরকারি পদস্থ পরীক্ষা)

সরকারি চাকরির জন্য  সরকারি পদস্থ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। সম্প্রতি প্রকাশিত চাকরি পরীক্ষা সম্পর্কে তথ্য পেতে প্রথমে সরকারি ওয়েবসাইট বা বিভাগের ওয়েবসাইট দেখা যায়। এছাড়াও, অনেক সরকারি পত্রিকা বা পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে এই পরীক্ষা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়।

২.ওয়েব সাইট ও অ্যাপ্লিকেশন

বেশিরভাগ সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি এখন অনলাইনে পাওয়া যায়। সরকারি চাকরির অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে প্রমুখ চাকরির সার্কুলার, বিজ্ঞপ্তি, এবং পরীক্ষার সময়সূচী পেতে পারেন।

৩.সরকারি পত্রিকা ও বিজ্ঞাপন

অনেক সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি সরকারি পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত হয়। তারা এই বিজ্ঞপ্তিগুলি প্রায়ই সরকারি চাকরির সময়সূচী, চাকরি বিবরণ, এবং আবেদনের পদ্ধতি সহ সম্পূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করে।

৪.সরকারি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

 সরকারি পত্রিকা, বিজ্ঞাপন ও অনলাইন আবেদনের বিপণীয় ওয়েবসাইটের পাশাপাশি সরকারি অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেও চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সরকারি অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আপনি চাকরি সম্পর্কে আপডেটেড তথ্য পেতে পারেন।

৫. সরকারি সেবা কেন্দ্র

অনেক সরকারি সেবা কেন্দ্রে চাকরি সম্পর্কে তথ্য উপলব্ধ থাকে। আপনি সেখানে যান এবং নির্দিষ্ট চাকরির জন্য তথ্য জানতে পারেন।

৬.নিজের প্রস্তুতি 

সরকারি চাকরি পেতে সর্বপ্রথম আপনার নিজের প্রস্তুতি গুরুত্বপূর্ণ।

নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এর পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে এবং শর্তাবলী সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা রাখতে হবে। সরকারি চাকরির নিয়োগ  পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি হিসেবে নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করতে পারেন –

বাংলা ব্যাকরণ এবং বাংলা সাহিত্য 

বাংলা ব্যাকরণের জন্য অষ্টম,নবম-দশম শ্রেণীর বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইটি অনুসরণ করতে হবে। ব্যাকরণের মধ্যে এক কথায় প্রকাশ, সমাস, সন্ধি,বাগধারা, সমার্থক শব্দ, বচন, কারক ও বিভক্তি এগুলো ভালো করে পড়তে হবে। এছাড়া বোর্ডে আসা প্রশ্ন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা আসে প্রশ্ন অনুসরণ করতে হবে।

বাংলা সাহিত্যের জন্য কবি পরিচিতি এবং তাদের কাব্যগ্রন্থ, উপাধি, সম্মাননা পুরস্কার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো থেকে ধারণা নেওয়া যেতে পারে। পিএসসি নির্ধারিত ১১ জন কবি-সাহিত্যিকগন হলেন- ১) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ২) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ৩) মাইকেল মধুসূদন দত্ত ৪ )মীর মশাররফ হোসেন ৫ ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৬ ) দীনবন্ধু মিত্র ৭ )কাজী নজরুল ইসলাম ৮ ) জসীম উদ্দীন ৯ ) ফররুক আহমদ ১১ ) কায়কোবাদ এবং ১১ )বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।আর পঞ্চকবি হলেন ১ ) বুদ্ধদেব বসু ২ ) জীবনানন্দ দাস ৩) বিষ্ণু দে ৪ ) সুধেন্দ্রনাথ দত্ত ও ৫ ) অমিয় চক্রবর্তী।

English grammar and literature –

ইংরেজির ক্ষেত্রে প্রথমে part of speech (Noun, Pronoun, Adjective, Verb, Adverb), Article  সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। এছাড়া গ্রামারের মধ্যে Change to– simple, Compound & Complex, Voice Change, Mood, infinitive, participle, gerund, Idioms & Phrases, Correct word, Synonym & antonym, vocabulary, Right form of verbs  এগুলোর বেসিক পড়তে হবে এবং এগুলো থেকে বোর্ডে বা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় আশা প্রশ্নগুলো থেকে চর্চা করতে হবে। 

গণিত

চতুর্থ থেকে  নবম শ্রেণীর বেসিক গণিত সম্পর্কে ধারণা থাকলে গণিতে আপনার প্রস্তুতি ৮০% কমপ্লিট। এগুলো বেশি বেশি প্র্যাকটিস করতে হবে এবং শর্টকাট শিখে নিতে হবে। পাটিগণের থেকে দেখা যায় লাভ-ক্ষতি,সুদ-কষা,পিতা-পুত্র,মাতা-কণ্যা,অনুপাত সমানুপাত,ঐকিক নিয়ম, সংখ্যার ধারণা, ল.সা.গু, গ.সা.গু. , ভগ্নাংশ, গড়, সময় ও গতিবেগ, দূরত্ব, ধারা ও মানসিক দক্ষতা থেকে প্রশ্ন আসে ।

বীজ গণিতের ক্ষেত্রে বীজগাণিতীয় রাশির যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, সূত্রের প্রয়োগ ও সূত্রাবলীর প্রমাণ, সরল সমীকরণ, উৎপাদকে বিশ্লেষণ, মান নির্ণয় থেকে প্রশ্ন আসে। জ্যামিতির ক্ষেত্রে ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, রম্বস, সামন্তরিক, বৃত্ত ও জ্যামিতি বিষয়ের খুঁটিনাটি থেকে প্রশ্ন । MP3 ম্যাথ রিভিউ, Magic Math, প্রফেসর’স গাণিতিক যুক্তি, শর্টকাট ম্যথা, ওরাকল গাণিতিক যুক্তি এখান থেকে যে কোন দুইটা বই ভালোভাবে অনুশীলন করতে পারেন।

সাধারণ জ্ঞান 

বাংলাদেশ  সূচনায় শুরু থেকে বর্তমান সময়ের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম এবং তাদের সময়কাল,  আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, ক্ষুদ্র নিগোষ্ঠী সম্পর্কে ধারণা,  তথ্য প্রযুক্তির বিষয়াবলী পর্যালোচনা করার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান বই অনুসরণ  করলে এর প্রস্তুতি যথার্থ হবে। 

সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি মেনে চলা উচিত:

১.যোগ্যতা অর্জন:

 সরকারি চাকরিতে আবেদন করার আগে, সম্পর্কিত পদের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন করা উচিত। প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন করা গুরুত্বপূর্ণ।

২.পরীক্ষা ও অনুশীলন:

 সরকারি চাকরিতে অন্যান্য প্রাইমারি সিলেকশন পদ্ধতিগুলির মধ্যে পরীক্ষা এবং অনুশীলন অন্যত্রের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি চাকরিতে আবেদন করার আগে, সম্পর্কিত পদের পরীক্ষা এবং অনুশীলনের প্রস্তুতি করা উচিত।

৩.সরকারি চাকরির জন্য আবেদন করা: 

সরকারি চাকরির জন্য আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় সরকারি ওয়েবসাইটগুলি পরিদর্শন করা উচিত। এই ওয়েবসাইটগুলিতে চাকরি সংক্রান্ত নোটিশ, আবেদনের পদ্ধতি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারেন।

৪.প্রস্তুতি ও সাজেশন: 

সরকারি চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, আবেদন করার আগে সঠিক সাজেশন এবং পরামর্শ পেতে উপযুক্ত সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করা উচিত।

৫.সাক্ষাতের প্রস্তুতি:

 আবেদনকারীদের জন্য পরীক্ষা এবং অনুশীলনের প্রস্তুতি পর্যাপ্ত সময় দেওয়া উচিত। সাক্ষাতের জন্য আবেদনকারীদের উপযুক্ত প্রস্তুতিতে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহিত করা উচিত।

৬.নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা: 

সরকারি চাকরির পদে নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করে তারপর যোগদান করা উচিত। 

পরিশেষে বলা যায়, প্রত্যেকটি বিষয়ে বিজয় পরাজয় আছে। কোন লক্ষ অর্জন করতে হলে ধৈর্য সহকারে পরিশ্রম করে যেতে হবে। প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে ব্যর্থ হলে পরবর্তীতে দ্বিগুণ উৎসাহ উদ্দীপনা এবং প্রস্তুতির মাধ্যমে আবার চেষ্টা করতে হবে এবং সামনে এগিয়ে যেতে হবে। 

26 thoughts on “সরকারি চাকরি পাওয়ার উপায়”

  1. আমাদের দেশে সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়ার মতো।তবে সঠিক গাইডলাইন পেলে খুব সহজেই সরকারি চাকরি পাওয়া যায়। এই কনটেন্টে সরকারি চাকরির পদ, বিজ্ঞপ্তি,আবেদন,সরকারি চাকরির জন্য পড়াশোনা এবং যোগ্যতা অর্জনের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।যা একজন সরকারি চাকরি প্রত্যাশি ব্যাক্তির জন্য উত্তম গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  2. সরকারি চাকরি! নাম শুনলেই অনেকেরই আশা জাগে সরকারি চাকরি পাওয়ার। কিন্তু পরিপূর্ণ তথ্য না থাকায় অনেকের যোগ্যতা থাকা সত্বেও চাকরিটা হয় না অথবা তথ্য থাকলেও সঠিকভাবে প্রস্তুতি থাকে না বিধায় স্বপ্নপূরণে এইসকল বিষয়গুলো বাধা হয়ে দাড়ায়। এই বাধাগুলো কিভাবে দূর করা যায় তা নিয়ে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এককথায় অসাধারণ! আর সবকিছুতেই জয় পরাজয় থাকেই তাই পরাজয় হলেও আমাদের পরিশ্রম করে যেতে হবে তাহলেই সফল হওয়া যাবে। ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার জন্য।

    Reply
  3. এই CONTENT এ বিসিএস পরীক্ষার উপর বিশেষ ফোকাস সহ বাংলাদেশে সরকারি চাকরি পাওয়ার বিষয়ে তথ্য ও নির্দেশিকা প্রদান করে।বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষার চ্যালেঞ্জের মুখে অধ্যবসায়কে উৎসাহিত করে এবং প্রাথমিকভাবে ব্যর্থ হলে ভবিষ্যতের প্রচেষ্টার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখার মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।তাই আমি করি সরকারি-বেসরকারি চাকরি প্রত্যাশিদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিবে।

    Reply
  4. বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশে বেকারত্বের হার অনেক বেশি।এর একটি কারণ হচ্ছে অনেকেরই স্বপ্ন থাকে সরকারি চাকরির।কিন্তু সঠিক গাইডলাইন না পাওয়া,ব্যর্থতায় ধৈর্য ধারণ করে পরিশ্রম না করে ভেঙে পড়ার কারণেও সরকারি চাকরি মিস হয়ে যেতে পারে।যা এই কনটেন্টের মাধ্যমে উপলব্ধি করতে পেরেছি।

    Reply
  5. সরকারি চাকরি পাওয়া আমাদের দেশের লাখ চাকরি প্রার্থীদের মনের আশা।কিন্তু সঠিক গাইডলাইনের অভাবে অনেকে তা পাই না। এই কন্টেন্টে লেখক সরকারি চাকরির পদ, প্রস্তুতি নেয়া,বিজ্ঞপ্তি,আবেদন এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন। এই কন্টেন্ট থেকে সরকারি চাকরি প্রত্যাশি ব্যাক্তি উপক্রিত হবেন বলে আমি আশা করি।

    Reply
  6. সরকারি চাকরি পেতে হলে দরকার চেষ্টা ও সঠিক গাইডলাইন। একজন সরকারি চাকরি প্রাপ্তি ব্যক্তির জন্য এই কন্টেন্ট হতে পারে খুবই উপকারি।

    Reply
  7. বর্তমানে সরকারি চাকরি যেন সোনার হরিণ সহজে ধরা দিতে চায়না। সরকারি চাকরির প্রতযোগিতা অনেক বেশি। একটিমাত্র পদের জন্য হাজার হাজার প্রার্থী প্রতিযোগিতা করে থাকে। প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে আপনাকে অবশ্যই সর্বোচ্চ যোগ্যতার অধিকারী ও কৌশলি হতে হবে এবং সেই সাথে পূর্ব পস্তুতি নিতে হবে ।যে যত বেশি প্রস্তুতি নিবে সে তত বেশি অন্যান্য প্রতিযোগীদের থেকে এগিয়ে থাকবে। অনেকেই সঠিক গাইডলাইন না পাওয়া বা পূর্ব প্রস্তুতি না থাকার কারনে ঝরে পড়ে যায়। তাই কিভাবে আমরা পূর্ব প্রস্তুতি নিতে পারি এই কনটেন্ট লেখক খুব সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তাই যারা সরকারি চাকরি পেতে চান তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবেই উপকারি। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  8. সরকারি চাকরির বাজারে টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন সঠিক নির্দেশনা ও অনুশীলন। এই কন্টেন্ট এ বিসিএস পরীক্ষার উপর বিশেষ ফোকাস সহ বাংলাদেশের সব ধরনের সরকারি চাকরি পাওয়ার বিষয়ে তথ্য ও নির্দেশিকা প্রদান করা হয়েছে। জয়-পরাজয় সব ক্ষেত্রেই রয়েছে। পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে উদ্যমে নিয়মিত অনুশীলন করলে ইন-শাহ-আল্লাহ সফলতা একদিন আসবেই। আমি মনে করি,এই কন্টেন্ট এ সরকারি-বেসরকারি চাকরি প্রত্যাশীরা কার্যকরী দিকনির্দেশনা পাবে।

    Reply
  9. বর্তমান সময়ে সরকারি চাকরি প্রত্যাশী তরুণ তরুণীদের মধ্যে যে সকল প্রশ্ন থাকে সেসব প্রশ্নের উত্তর কনটেন্ট এর লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখা টি সরকারি চাকরি প্রত্যাশী সকলের জন্য একটি সময়োপযোগী লেখা।

    Reply
  10. প্রত্যেকটি বিষয়ে জয় পরাজয় আছে। তাই পড়াশোনা শেষ করে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের ধৈর্য সহকারে পরিশ্রম করে যেতে হবে। ব্যর্থ হলে হতাশ না হয়ে সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে পুনরায় চেষ্টা করতে হবে। এই বিষয়গুলো সামনে এগিয়ে যেতে আমাদের সর্বোচ্চ সহায়তা করবে।

    Reply
  11. সরকারি চাকরি প্রত্যেকেরই প্রত্যাশা।সঠিক গাইডলাইন মানুষকে সঠিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। আলহামদুলিল্লাহ, এই লেখকের এই কন্টেন্টটিতে সকল ধরনের ধারণা দেওয়া হয়েছে। নিশ্চয়ই এটি চাকরি প্রা্র্থীদের জন্য সহায়ক।

    Reply
  12. আমরা সরকারি চাকুরির জন্য বিভিন্ন গাইড লাইন ফলো করি কারন লক্ষ্য টা যখন সোনার হরিণ,কিন্ত সঠিক গাইডলাইন ও প্রস্তুতি নেওয়াটাই জরুরি, আর তার জন্য আল্লাহর উপর ভরসা করা,পরিশ্রম, অধ্যবসায়, ধৈয্য থাকা সবচেয়ে প্রয়োজন।সঠিকভাবে বাংলা ইংরেজি ম্যাথ, সাধারণ জ্ঞান বিষয় গুলি আয়ত্ত করলে ইন শাহ আল্লাহ আল্লাহ রিজিকের ব্যবস্থা করে দিবেন

    Reply
  13. এই কন্টেন্ট এ সরকারি-বেসরকারি চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে । অনেকেই সঠিক গাইডলাইন না পাওয়া বা পূর্ব প্রস্তুতি না থাকার কারনে ঝরে পড়ে যায়।এই কন্টেন্টে লেখক সরকারি চাকরির পদ, প্রস্তুতি নেয়া, এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  14. সরকারি চাকরি আমাদের প্রায় সবারই অধরা স্বপ্নের মত।এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে এই কন্টেন্ট এর দিকনির্দেশনা খুবই ফলপ্রসূ। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর করে কন্টেন্ট টি লিখার জন্য।

    Reply
  15. সরকারি চাকরি সবার একটা পছন্দের বিষয়।ভাল সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতির বিকল্প কিছু হতে পারে না।কঠিন সাধনা আর সঠিক নিয়মে অনুশীলনের ফলে সরকারি চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  16. সরকারি চাকরি সবার একটা পছন্দের বিষয়।ভাল সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতির বিকল্প কিছু হতে পারে না।কঠিন সাধনার ফলে সরকারি চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  17. সরকারি চাকরি সবার একটা পছন্দের বিষয়।ভাল সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতির বিকল্প কিছু হতে পারে না।
    ভাল সরকারি চাকরির জন্য নিয়ম মেনে অনুশীলন করতে হবে।

    Reply
  18. সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতির বিকল্প কিছু হতে পারে না।
    ভাল সরকারি চাকরির জন্য নিয়ম মেনে অনুশীলন করতে হবে।
    যার প্রস্তুতি যত ভাল হবে, তার চাকরি তত সহজে হবে।

    Reply
  19. আমাদের দেশের মানুষ ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখে বড হয়ে সে একটা ভাল সরকারি চাকরি করবে।
    আর সে সরকারি চাকরির জন্য প্রয়োজন নিয়মিত অনুশীলন আর প্রস্তুতি, অনুশীলন আর প্রস্তুতির মাধ্যমে সে স্বপন পূরন করা যায়।

    Reply
  20. আমাদের দেশে যেসব চাকরি আছে তার মধ্যে সরকারি চাকরি সবচেয়ে বেশি কাঙ্খিত। সুযোগ-সুবিধা এবং চাকরিতে নিশ্চয়তার জন্য এই ব্যাপারটি ঘটে। তবে সবচেয়ে পছন্দের হলেও সরকারি চাকরি পাওয়া কিন্তু মোটেই সহজ কাজ নয়। এই কন্টেন্টে বিভিন্ন ধরনের সরকারি চাকরি, কোথায় বিজ্ঞাপন পাওয়া যায়, সেগুলো পাওয়ার প্রস্তুতি ও উপায়, পরীক্ষায় কি ধরনের প্রশ্ন হতে পারে ইত্যাদি সম্পর্কে সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যা একজন সরকারি চাকরি প্রার্থীর জন্য দিক নির্দেশনা হিসেবে কাজ করতে পারে।

    Reply
  21. সরকারি চাকরির চরম প্রতিযোগিতামূলক পরিক্ষায় উত্তির্ন হবার জন্য প্রয়োজন সঠিক দিক নির্দেশনা ও কঠোর অনুশীলন। সরকারি চাকরি প্রার্থীর জন্য দিক নির্দেশনা হিসেবে কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  22. সরকারি চাকরির চরম প্রতিযোগিতামূলক পরিক্ষায় উত্তির্ন হবার জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন ও কঠোর অনুশীলন। সরকারি চাকরি প্রার্থীর জন্য দিক নির্দেশনা হিসেবে কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  23. বর্তমানে সরকারি চাকরি মানে মনে হয় কি যেন এক দুর্লভ বিষয়। আমাদের দেশে মোটামুটি সবারই ইচ্ছা থাকে সরকারি চাকরি করা।কিন্তু ইচ্ছা থাকলেও অনেকেই সঠিক পরিকল্পনা,উদ্দোগ আর অনুশীলনের অভাবে চাকরি পেতে ব্যর্থ হচ্ছে।
    এই কনটেন্টি এই বিষয়গুলো নিয়েই সুন্দর করে লেখা কিভাবে এর প্রতিযোগিতামূলক পরিস্থিতিতে নিজেকে সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুত করা যায়।
    ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য। আমার মনে হয় এটা সবার পড়া দরকার।

    Reply
  24. একটি সরকারি চাকরি সকলের সারা জীবনের সপ্ন ও সাধনা। আর এজন্য কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে তার সঠিক গাইডলাইন দেয়া হয়েছে এই আর্টিকেল টিতে।যা আমাদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

    Reply
  25. সরকারি চাকরি করার জন্য লেখকর পোস্ট টি একটি সঠিক গাইড লাইন বলে মনে করি। সরকারী চাকুরি প্রার্থীদের জন্য এটি একটি উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  26. লেখক চমৎকারভাবে কনটেন্টটি উল্লেখ করেছেন। যারা সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য স্বপ্ন দেখছেন তাদের জন্য খুবই উপকারী হবে।

    Reply

Leave a Comment