আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।
প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত।
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ১৭ টি ব্যবসায়িক পরামর্শ যা মেনে চললে আপনারা যেকোন ব্যবসায় সফলতা পেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
১/ নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকাঃ
যেকোন কাজের জন্য প্ল্যানিং বা পরিকল্পনা থাকাটা আবশ্যক। আর সেটা যখন ব্যবসায়িক বিষয় নিয়ে হবে তখন তো অবশ্যই একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে বিজনেস শুরু করতে হবে।পরিকল্পনাতে বেশি বেশি অদলবদল করা মোটেও ব্যবসায় সফলতা আনতে পারেনা।প্রাথমিক পরিকল্পনা নিয়ে আপনাকে এগুতে হবে পরবর্তীতে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে যদি পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হয় সেটা ভিন্ন কথা৷ তবে সফল ব্যবসায়ীরা ব্যবসা শুরুর পর থেকে লাস্ট অব্দি বেসিক পরিকল্পনায় স্থির থাকেন।
২/ বিকল্প পরিকল্পনা রেডি রাখাঃ
প্রতিটি ব্যবসার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট হচ্ছে বিকল্প পরিকল্পনা রেডি রাখা যাকে আমরা বেকআপ প্ল্যান হিসাবেও ধরতে পারি।বেকআপ প্ল্যানিং তখন কাজে আসবে যখন পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারনে পূর্বের রেডি করা প্ল্যানিংটা অকেজো করে ফেলবে তখন।উদাহরণ হিসাবে বলতে পারি,, ধরুন একজন খাবারের ব্যবসায়ীর রেডি পরিকল্পনা অকেজো হয়ে গেলো তখন তার ঐ সময়টাকে বেকআপ দেয়ার জন্য বিকল্প কোন প্ল্যানিং আগে থেকেই রেডি রাখতে হবে তাহলে সাময়িক যে ঘাটতি ব্যবসায় দেখা দিচ্ছে তা সেই বেকআপ পরিকল্পনায় পুষিয়ে নেয়া যাবে।
৩। ব্র্যান্ডিং করাঃ
একটি ব্যবসাকে দাঁড় করাতে সবচেয়ে কাজে লাগে ব্যবসার ব্র্যান্ডিং করা।একটা ব্যবসাকে জনপ্রিয় করতে হলে অবশ্যই ব্র্যান্ডিং এর উপর জোর দিতে হবে।ব্র্যান্ডিং এর কারনে এমন অনেক কোম্পানির নাম আমরা ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি এখন পর্যন্ত যা এখনো একচেটিয়া ব্যবসা করে যাচ্ছে। এই লম্বা সময় একটা ব্যবসা চলমান থাকার পিছনে রয়েছে তাদের ব্রান্ডিং বাজেট।এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা তাদের বিজনেসের একটা বড় অংশ ব্যান্ডিং এর জন্য রেখে দেন। আপনার ব্যবসা সম্পর্কে যদি কেউ নাই জানে তাহলে আপনার ব্যবসা সফল হবে কিভাবে? তাই সফল ব্যবসায়ী হতে হলে অবশ্যই নিজের ব্যবসার মজবুত ব্র্যান্ডিং করতে হবে।
৪। প্রতিযোগী পর্যবেক্ষন করাঃ
যেকোন ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই সেই রিলেটেড ব্যবসার প্রতিযোগীতা বাজারে কেমন তা আগে থেকেই চিহ্নিত করতে হবে।প্রতিযোগীদের পণ্য আর আপনার পণ্য যদি ডিফারেন্ট হয়ে থাকে তাহলে আপনি অন্যদের চেয়ে একটু বেশি এগিয়ে গেলেন।তবে যদি প্রতিযোগীদের পণ্য আর আপনার পণ্য একই হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে কম্পিটিটর্সদের SWOT এনালাইসিস সম্পর্কে নিখুঁত ধারনা থাকতে হবে।তাদের সাথে আপনার কি কম বা বেশি আছে সেগুলো যাচাই করে আপনার ব্যবসাকে দাঁড় করাতে হবে।এভাবে ব্যবসা পরিচালনা করলে ব্যবসায় সফলতা আসার চান্স বেশি থাকে।
৫/সোর্সিং ভালো হওয়াঃ
একটি ব্যবসা পরিচালনা করতে প্রোডাক্ট সোর্সিং করতে হয়। হোক সেটা রেডিমেড প্রোডাক্ট কিংবা রেডি প্রোডাক্ট তৈরীর জন্য ব্যবহৃত কাঁচামাল।যে যত ভালো সোর্স খুঁজে বের করতে পারবে তার ব্যবসা ততটা ভালো হওয়ার চান্স থাকে বেশি।এখানে ভালো সোর্স বলতে বুঝানো হচ্ছে কোয়ালিটি প্রোডাক্ট কম খরচে ক্রয় করার সুবিধা।সোর্স ভালো হলে ব্যবসায় প্রফিট বা মুনাফা বেশি করা যায়। আর স্বাভাবিক ভাবেই মুনাফা বৃদ্ধি পেলে ব্যবসা ভালো চলবে যা একজন সফল ব্যবসায়ী হতে সাহায্য করবে।
৬/ পছন্দের ব্যবসাঃ
আপনি যে ব্যবসায় স্বাছন্দ্যবোধ করেন সেই ব্যবসা ই করবেন বলে ঠিক করুন। মনে রাখতে হবে আপনার ভালোবাসার ব্যবসাটি ই করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকে। যাতে করে আপনি ব্যবসার ক্ষেত্রে অধিক উৎসাহী হয়ে উঠেন। এতে আপনি ব্যবসা উপভোগ করার পাশাপাশি আপনি হতে পারেন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনার জীবনের দীর্ঘমেয়াদী সময় যে ব্যবসা নিয়ে থাকতে চান সেই ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নেন।
৭/ মূলধন ঠিক করুনঃ
যখন আপনি ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নিবেন,তখন স্বতন্ত্র বাজেটের কথা ভুলবেন না। আপনার মাথায় রাখতে হবে আপনার কাছে পরিমান মত নগদ টাকা আছে কিনা দৈনিক খরচের জন্য, যেমন ভাড়া, খাদ্য, গ্যাস, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি। এই খরচ গুলোকে আলাদা করে রাখুন এবং আপনার ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যান।
৮/গুনমান নিশ্চিতকরনঃ
নতুন ব্যবসায়ের জন্য আপনার পণ্যগুলি অবশ্যই ভাল মানের রাখতে হবে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণ করে তাদের প্রতিশ্রুতি মত পণ্য সরবারহ করুন। এতে দীর্ঘমেয়াদে ভোক্তা তৈরী হবে।মার্কেটিং এর ভাষায় একটি কথা আছে সেটি হলো Quantity doesn’t matter but Quality does কাজেই গুনগতমানের পণ্য ক্রেতাকে সন্তুষ্ট করার জন্য সুনিশ্চিত করুন দেখবেন ক্রেতা আপনার ব্যবসা উন্নত করতে কাজে আসছে।
৯/অভিজ্ঞদের কাছে ব্যবসায়িক পরামর্শ নেয়াঃ
যখন আপনি ব্যবসা শুরু করতে গেলে ব্যবসায়ের নিবন্ধনের পাশাপাশি কিছু আইনী কাজ, কর, হিসেবের দিকেও নজর রাখতে হবে। এগুলো যথাযথ ভাবে সম্পন্ন করতে হলে ,আপনাকে পুর্ব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যবসায়ীর কাছে পরামর্শ নেয়া জরুরী। এরপর অনেক সময় পাবেন আপনার পন্য ও সেবার মানোন্নয়নের কাজে মনোযোগ দেবার জন্য এবং গ্রাহকের এর সাথে বোঝাপড়া করার। এর সাথে সাথে আপনার দীর্ঘ যাত্রার ক্ষেত্রে খরচ কমাবে।
১০/ গ্রাহককে গুরুত্ব দেয়াঃ
সফল ব্যবসায়ী হতে হলে লভ্যাংশের চিন্তা না করে গ্রাহক কে সেবা দেয়ার বিষয়ে নজর দিতে হবে। গ্রাহকের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির ফলে পণ্য ও সেবার মান অনেক ভাল হবে যা আপনাকে ব্যবসায়ে এনে দিতে পারে দীর্ঘমেয়াদী লাভ।ব্যবসা করার ক্ষেত্রে মাথায় সবসময় রাখবেন Customer is your King. গ্রাহককে গুরুত্ব দিয়ে, তাদেরকে সেটিসফাইড করতে পারলে সেসকল ব্যবসা লম্বা সময় মার্কেটে টিকে থাকে যা ব্যবসা সফলের একটি ভালো বৈশিষ্ট্য।
১১/ সহযোগী ও অংশীদারিত্বঃ
প্রায় সকল ব্যবসায় আপনাকে গ্রাহকের সাথে চুক্তি বদ্ধ হতে হবে। অংশিদারিত্বে গিয়ে অথবা সহযোগী নিয়ে পণ্যের মান বৃদ্ধি করলে অপরপক্ষও এতে লাভবান হবে। এতে করে আপনার প্রতি গ্রাহকের আস্থার পাশাপাশি আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে যা আপনার দীর্ঘমেয়াদী লাভের পথ সুগম করবে।
১২/ রেকর্ড সংরক্ষনঃ
ব্যবসার সব হিসাব অবশ্যই খাতা কলমে নথিভুক্ত করে রাখবেন ,যাতে ব্যবসার আর্থিক অবস্থান বিশ্লেষন করতে পারেন। এতে করে আপনার সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জগুলি কী হবে তা জানতে পারবেন। রেকর্ড বিশ্লেষণ করে একটি ভাল ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এছাড়াও, অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া যেমন সোশ্যাল মিডিয়া পরিচালনা, গ্রাহক পরিষেবা, বিপণন, সময়সূচী এবং প্রশাসনিক কর্মকান্ড ইত্যাদি কাজ করতে পারেন।
১৩/সময়োপযোগী হওয়াঃ
বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তি নির্ভর।প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে নিজের ব্যবসাকে এগিয়ে নিতে হবে। সংশয়ে না থেকে সময়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে।যখন আপনি সময়ের সাথে পরিবর্তনযোগ্য হবেন, তখন ব্যবসায় আরো অধিক সাফল্য পাবেন। আপনার ব্যবসার সুবিধার্থে পরিবর্তনগুলির অভিযোগ না করে প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন ধারণা খুঁজে বের করুন। এতে করে আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারেন।
১৪/ কাস্টমার কমিউনিটিতে সম্পৃক্ত থাকাঃ
যখন আপনি একটি বিজনেস দাঁড় করিয়ে ফেলবেন তখন আপনার বিজনেসের একটা কাস্টমার সার্কেল তৈরী হয়ে যাবে।সেই সময় ঐসকল কাস্টমার সার্কেল বা কাস্টমার কমিউনিটিতে আপনার সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে।এটা খুবই ধীরগতির একটি প্রসেস হলেও নিঃসন্দেহে এটা সবচেয়ে বেশী ইফেক্টিভ একটা মেথড। পার্সোনাল রিলেশনশীপ বিল্ডাপ করে যেকোন বিজনেসকে প্রমোট করলে সেটা খুবই স্ট্রং মার্কেটিং হয়।এই সম্পৃক্ততা হতে পারে কোন ফেসবুক গ্রুপ কিংবা হতে পারে কোন অফলাইনের অর্গানাইজেশন। আপনাকে নিজেকে সেখানে একটিভ রাখতে হবে। মানুষের সাথে কানেক্টিভিটি বাড়াতে হবে।যত বেশি মানুষের সাথে এটাচড থাকতে পারবেন তত বেশি আপনার ব্যবসা সফল হওয়ার চান্স বাড়বে।
১৫/ মার্কেট পর্যবেক্ষণ করাঃ
মার্কেট পর্যবেক্ষণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজনেস টাস্কের অংশ। বেশিরভাগ বড় বড় কোম্পানি মাঝেমধ্যে অনেক সার্ভে করে থাকে। যা থেকে তারা মানুষের কাছ থেকে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে এবং সেই উপাত্তের ভিত্তিতে তারা তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসকে উন্নত করেন।মার্কেট পর্যবেক্ষণ করার জন্য আপনার পণ্য সম্পর্কে বেশ গভীর জ্ঞান থাকতে হবে।আপনার কাস্টমার বিহেভিয়ার সম্পর্কে আইডিয়া থাকতে হবে।এসব বিষয়ে আপনার জ্ঞান যত গভীর হবে তত ব্যবসাকে সফল করার চান্স বৃদ্ধি পাবে।
১৬/ বিনিয়োগে দূরদর্শীতা থাকাঃ
ব্যবসার সফলতা নির্ভর করে আপনার বিনিয়োগে কতটা পরিবর্তন আনতে পারবেন সেটার উপর।সময় অতিক্রম হবে আর বিনিয়োগের বিষয়ে আরো বেশি সচেতন হতে হবে।ব্যবসায় যা মুনাফা অর্জন হবে সেটা দিয়ে ব্যবসাকে কিভাবে আরো বাড়ানো যায় সে চেষ্টা করতে হবে।প্রয়োজনে পুনরায় ইনভেস্ট কিংবা রিইনভেস্ট করার পরিকল্পনা হাতে রাখতে হবে।ব্যবসাকে ধীরে ধীরে বিস্তৃত করতে চাইলে অবশ্যই ব্যবসার চলমান বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হবে।আপনার ব্যবসায় বিনিয়োগ ঠিক কোন মুহুর্তে করা উচিত তার উপযুক্ততা সম্পর্কে আপনার আইডিয়া থাকতে হবে।আশা করা যায় এমন পরিকল্পনা ব্যবসায় সফল হতে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ।
১৭/ কর্মচারীদের মোটিভেশন দেয়ার প্রচলনঃ
প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ছাড়া যেমন বিজনেসের কথা কল্পনা করা যায় না ঠিক তেমনি সেই ব্যবসার জনবল ছাড়া ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথাও কল্পনা করা যায়না। জনবল বা কর্মচারীদের ছাড়া একটা বিজনেসের মালিক কখনো ভালো ফলাফল আশা করতে পারেনা।সেই কর্মচারীরা যদি কাজের প্রতি আগ্রহী না থাকে তাহলে কখনোই ব্যবসার ফলাফল ভালো আসবেনা।কর্মচারীদেরকে কাজে এনগেজড রাখার জন্য অবশ্যই মোটিভেশনাল এক্টিভিটি চলমান রাখতে হবে।কর্মচারীদের কাজের এপ্রিসিয়েশন করতে হবে যেন তারা নিজেদের অর্পিত কাজের প্রতি দায়িত্বশীল থাকে। তাদের মোটিভেশন বাড়ানোর জন্য তাদেরকে ভালো অপর্চুনিটি দিতে হবে। গোল সেট করে দিতে হবে যেন তারা নির্দিষ্ট গোলে পৌছাতে পারলে একটা রিওয়ার্ড পায়। এভাবে ধীরে ধীরে ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারলে একসময় সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
শেষকথাঃ
নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসা আপনাকে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো দ্বায়িত্বশীল করে তুলতে সাহায্য করবে। ব্যবসা নিজের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।এই ছিলো আজকের ব্যবসায় সফলতা বা উন্নতির টিপস। আশা করছি যে, একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
ব্যবসার মাধ্যমে হালাল ভাবে আয় করা যায়।আর ব্যবসার মাধ্যমেই জীবনে বেশি সফলতা অর্জন করা যায়।ব্যবসার জন্য মে ১৭টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। এখনকার সময়ে চাকরি পাওয়াটা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই জন্য নিজে উদ্যোক্তা হয়ে কোন ব্যবসার শুরু করতে পারলে নিশ্চয়ই সফলতা পাওয়া যাবে। এজন্য এই লেখাটি সংরক্ষণে রাখার মত।
হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। আজকাল শিক্ষিত তরুনরা ব্যাবসায় আগ্রহ দেখাচ্ছে।ব্যাবসার মাধ্যমে লাভবান হচ্ছে।কিন্তু এই ব্যাবসা সফলতা লাভ করার জন্যও প্রয়োজন পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি আশা করি।
যেকোনো কাজেই সহজে সফলতা অর্জন করা যায় না। তারজন্য প্রয়োজন অধ্যবসায়, সাধনা।ব্যবসায় করা হালাল। হালাল কাজকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। সেজন্য সঠিক পরিকল্পনা, সিদ্ধান্ত, মূলধন, বাজার ও প্রতিযোগী পর্যালোচনাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।
মহান আল্লাহর দেওয়া বানী অনুযায়ী হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম।এই ব্যাবসায় সফলতা লাভ করার জন্যও প্রয়োজন হালাল পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি।এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি মনে করি।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসার মধ্যে স্বাধীনতা আছে।চাকরিতে কোন স্বাধীনতা থাকে না। ব্যবসার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে বেকারের সংখ্যা বাড়ছে।অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি খুঁজে।আমার মতে চাকরি না খুঁজে নিজের একটি ছোট ব্যবসা দাঁড় করানো উচিত।যেখানে নিজের স্বাধীনতা থাকবে অন্যকারো নির্দেশে চলতে হবে না।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আল্লাহ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম।( সূরা বাকারাহ-২৭৫)।নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসা আপনাকে সিদ্ধান্ত নেওয়া ক্ষেএে আরো দায়িত্বশীল ও কর্মঠ করে তুলবে।পৃথিবীর সবকিছুই অনিশ্চিত, এখানে কিছু পেতে হলে কিছু না কিছু ত্যাগ করতে হবে এবং ঝুঁকি নিতে হবে।সবদিক বিবেচনা করে আপনার নিজেকে প্রস্তুত রাখতে হবে।তাড়াহুড়া না করে ধৈর্য্য সহকারে চেষ্টাও সংগ্রামে সাথে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে।ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য উৎসাহ ও সাহস ধরে রাখতে হবে,মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম কানুন বা টিপস।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহ্ র রহমত থাকে।স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।এই ব্যবসায় সফলতা লাভ করার জন্য প্রয়োজন হালাল পরিকল্পনা,নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।উক্ত কন্টেন্টটিতে ব্যবসার জন্য যে ১৭টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে তা একজন ব্যবসায়ী কে সফলতা অর্জন করতে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সময়ে মানুষ লেখাপড়া শেষ করে চাকুরীর পিছনে দৌড়ায়। কিন্তু ঘোষ ছাড়া কোন চাকুরী হয় না। আর আল্লাহ তায়ালা ব্যবসা কে করেছে হালার ঘোষকে করেছে হারাম। ব্যবসাতে আছে স্বাধীনতা, ব্যবসা নিজের ইচ্ছামত করা যায় অন্যদিকে, চাকুরী নিজের ইচ্ছামতো করা যায় না। তাই আমি মনে করি বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনায় রেখে এই কন্টেনটি আমাদের জন্য অনেক উপকার বয়ে আনবে ইনশাআল্লাহ।
ডিজিটাল যুগে মানুষ লেখাপড়া শেষ করে চাকুরীর পিছনে দৌড়ায়। কিন্তু ঘোষ ছাড়া কোন চাকুরী হয় না। আর আল্লাহ তায়ালা ব্যবসা কে করেছে হালার ঘোষকে করেছে হারাম। ব্যবসাতে আছে স্বাধীনতা, ব্যবসা নিজের ইচ্ছামত করা যায় অন্যদিকে, চাকুরী নিজের ইচ্ছামতো করা যায় না। তাই আমি মনে করি বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনায় রেখে এই কন্টেনটি আমাদের জন্য অনেক উপকার বয়ে আনবে ইনশাআল্লাহ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। ব্যবসার জন্য যে ১৭টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
চাকরিতে কোন স্বাধীনতা থাকে না। ব্যবসার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে বেকারের সংখ্যা বাড়ছে।অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি খুঁজে।আমার মতে চাকরি না খুঁজে নিজের একটি ছোট ব্যবসা দাঁড় করানো উচিত।ব্যবসাতে আছে স্বাধীনতা, ব্যবসা নিজের ইচ্ছামত করা যায় অন্যদিকে, চাকুরী নিজের ইচ্ছামতো করা যায় না।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব।
যেকোন কাজের জন্য প্ল্যানিং বা পরিকল্পনা থাকাটা আবশ্যক। আর সেটা যখন ব্যবসায়িক বিষয় নিয়ে হবে তখন তো অবশ্যই একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে বিজনেস শুরু করতে হবে।হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। আজকাল শিক্ষিত তরুনরা ব্যাবসায় আগ্রহ দেখাচ্ছে।ব্যাবসার মাধ্যমে লাভবান হচ্ছে।কিন্তু এই ব্যাবসা সফলতা লাভ করার জন্যও প্রয়োজন পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।ব্যবসার জন্য যে ১৭টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
Success in any work is not easy to achieve. That requires perseverance, Sadhana. Doing business is halal. It is possible to achieve success if Halal work is managed properly. Therefore, proper planning, decision making, capital, market and competitor analysis should be followed.
ব্যবসা একটি নেক আমল
ব্যবসা যখন আমানতদারি, বিশ্বস্ততা এবং সততার সঙ্গে করা হবে তখন এটি নেক আমলে পরিণত হবে। দোজাহানের সর্দার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও ব্যবসা করেছেন এবং ব্যাপক পরিসরে করেছেন। যাকে আজকাল ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড (International trade) বলা হয়। এ অঙ্গনে তিনি আমাদের জন্য অনেক আদর্শ রেখে গেছেন। যদি ঈমানদারি, আমানত ও সততা আমাদের মাঝে এসে যায় তবে ব্যবসায়িক কর্মকা-গুলো নেক আমলে পরিণত হবে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবী, সত্যবাদী ও শহীদদের সঙ্গে থাকবে। ব্যবসা যখন আমানতদারি, বিশ্বস্ততা ও সততার সঙ্গে করা হবে, তখন এটি নেক আমলে পরিণত হবে। কিন্তু কেউ যদি ব্যবসা-বাণিজ্যে অসততার আশ্রয় নেয়, তাহলে কিয়ামতের দিন তাকে সবচেয়ে বড় পাপিষ্ঠরূপে উঠতে হবে আল্লাহ তাআলা ব্যাবসাকে করেছে হালাল এবং সুদকে করেছে হারাম।
ব্যাবসার মাধ্যমে আমরা জীবনের মোর ঘুরাতে পারি, তার জন্য চাই সঠিক প্ল্যানিংএবং পুঁজি। এই কন্টেন্ট এ লেখক সফল ব্যাবসায়ী হওয়ার গুরত্বপূর্ণ১৭টি টিপস্ দিয়েছেন। যা ব্যাসায়ীদে অনেক উপকারে আসবে ধন্যবাদ লেখককে এত
সুন্দর কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।
একটি ব্যবসা দাড় করানো এবং খুব দ্রুত সাফল্য বয়ে আনা একটি বিরাট চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। ধৈর্য, একনিষ্ঠতা এবং নিয়মানুবর্তিতা সাফল্যের পূর্ব শর্ত। সাফল্য একদিনে আসবে না। এর জন্যে আপনাকে অনবরত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এবং আশা করছি উপরের ১৭ কৌশল আপনাকে সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে সহায়তা করবে।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আল্লাহ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম।( সূরা বাকারাহ-২৭৫)।ব্যবসাতে আছে স্বাধীনতা, ব্যবসা নিজের ইচ্ছামত করা যায় অন্যদিকে, চাকুরী নিজের ইচ্ছামতো করা যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী কনটেন্টের টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারবে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয়।
ধৈর্য, একনিষ্ঠতা এবং নিয়মানুবর্তিতা সাফল্যের পূর্ব শর্ত। সাফল্য একদিনে আসবে না তাই ধীরে সুস্থে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।উক্ত কন্টেন্ট এ যে ১৭ টি শর্তের কথা বলা হয়েছে তা আমার কাছে খুবই উপযোগী লেগেছে।
প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত।
স্বাধীনভাবে উপার্জনের সেরা মাধ্যম হচ্ছে ব্যবসা । আল্লাহ তাআলা ব্যবসা কে হালাল করেছেন। বর্তমান সময়ে মানুষ চাকুরী থেকে ব্যবসার দিকে বেশি নজর দিচ্ছে। এখানে নিজেকে প্রমাণ করা যায়। নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে সফলতা অর্জন করার উত্তম পথ হল ব্যবসা।
এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর নেয়ামত থাকে। ইদানীং তরুণরা নিজেদের সৃজনশীলতার চর্চা করে ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে। এই কনটেন্ট-এ যে ১৭টি উপায় দেওয়া আছে, ঐগুলো মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা আসবে। ইনশাহ্আল্লাহ
আল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুদকে করেছেন হারাম। বর্তমান সময় অনেক তরুণ তরুণীরা লেখা পড়া শেষ করে চাকুরী না খুঁজে নিজে একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে চায়। ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশা এবং নিজেকে প্রমান করার উপযুক্ত জায়গা। তবে নিজের ব্যবসাকে অনেক ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়া চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। আর এজন্যে কিছু নিয়ম মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা আসবে। এই কন্টেন্টটিতে লেখক ১৭ টি ব্যবসায়িক পরামর্শ দিয়েছেন যা মেনে চললে যে কোনো ক্ষুদ্র বা মাঝারি ব্যবসায়ী নিজের ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবে।
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন আর সুদকে হারাম করেছেন। তাই ব্যবসা করার জন্য আমাদের উচিত কিছু দিকনির্দেশনা পালন করা,যা প্রত্যেকের জন্য অনুসরণ করা,উপরোক্ত ১৭ টি মাধ্যমে আমরা ঠিক ভাবে পালন করে ব্যবসা করতে পারলে ইন শাহ আল্লাহ একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়া যাবে,তবে এর জন্য আল্লাহর উপর ভরসা, অনেক পরিশ্রম, ধৈয,অধ্যবসায়,জ্ঞান থাকতে হবে,ইন শাহ আল্লাহ এইগুলি আয়ত্ত করতে পারলে আমরা পারব একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে।
হাদিসে আছে, আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসার মধ্যে স্বাধীনতা আছে।চাকরিতে স্বাধীনতা থাকে না।
।বর্তমান সময়ে বেকারের সংখ্যা বাড়ছে।অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি খুঁজে।আমার মতে চাকরি না খুঁজে নিজের একটি ছোট ব্যবসা দাঁড় করানো উচিত।যেখানে নিজের স্বাধীনতা থাকবে অন্যকারো নির্দেশে চলতে হবে না।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন ১৭ টি উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব।খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। চাকরি না খুজে নিজে উদ্যোক্তা হয়ে কোন ব্যবসার শুরু করতে পারলে নিশ্চয়ই সফলতা পাওয়া যাবে। এজন্য এই লেখাটি সংরক্ষণে রাখার মত
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। ব্যবসা আমাদের জন্য আল্লাহ তায়ালা হালাল করে দিয়েছেন এবং সুদকে হারাম করে দিয়েছেন |এই পেশাতে আল্লাহ আমাদের জন্য অনেক বরকত দিয়ে রেখেছেন | বর্তমান যুগে ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া শেষ করে চাকরির পিছনে না ছুটে নিজের স্বাধীন পেশা হিসেবে ব্যবসাটাকে বেছে নিয়েছে |
ব্যবসায় সফলতা লাভ করার জন্য প্রয়োজন পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যবসায়ী লাভবান হবে |
আশা করছি যে, একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
ইসলামে চাকরির চেয়ে ব্যবসাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। ব্যবসা নিজের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাছারা এখনকার সময়ে চাকরি পাওয়াটা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই জন্য নিজে উদ্যোক্তা হয়ে এই ১৭ টি টিপস ফলো করে একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী খুব সহজেই অনেক বড় একজন ব্যবসায়ী হতে পারবে। সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।কন্টেন্টটি খুব উপকারী।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আল্লাহ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম।( সূরা বাকারাহ-২৭৫)। এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি আশা করি।
আল্লাহ তায়ালা ব্যাবসা কে হালাল এবং সুদকে করেছেন হারাম।বর্তমানে তরুণ তরুণীরা চাকরি না খুঁজে নিজের একটা ছোট ব্যাবসা দাঁড় করাতে পারে।কেননা ব্যাবসা একটি স্বাধীন পেশা যা নিজের ইচ্ছামতো করা যায়, অন্যদিকে চাকরি নিজের ইচ্ছামতো করা যায় না।ব্যাবসায়ে সফলতা অর্জনের জন্য লেখক ১৭টি উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছেন যা নতুনদের জন্য অনেক উপকারী।
ব্যবসা-বাণিজ্য ইসলামের দৃষ্টিতে একটি মহৎ পেশা। নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। সততা, ধৈর্য, একনিষ্ঠতা এবং নিয়মানুবর্তিতা সাফল্যের পূর্ব শর্ত। সাফল্য একদিনে আসবে না এর জন্য আপনাকে অনবরত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এই কনটেন্টটিতে যে ১৭টি ব্যবসায়িক পরামর্শ দিয়েছে তা মেনে চললে আশা করি আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন সফল ব্যবসায়ী।
বর্তমান যুগে চাকরির বাজারে বেকারত্ব বেড়েছে। তরুণরা যদি চাকরি পেছনে না দৌড়িয়ে ব্যবসার দিকে আগ্রহী হয় তবে নিজেদের সাথে আরও অনেকের ও রুজি রোজগারের যোগান দিতে পারবে। খুবই ভালো একটি কনটেন্ট লিখেছেন লেখক।
ব্যবসা ইসলামের দৃষ্টিতে মহৎ পেশা। ব্যবসার মাধ্যমেই জীবনে বেশি সফলতা অর্জন করা যায়। ব্যবসার জন্য যে 17 টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইন-শা-আল্লাহ।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। কেননা আল্লাহ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম।( সূরা বাকারাহ-২৭৫)। মহান আল্লাহর দেওয়া বানী অনুযায়ী হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। একজন ব্যবসায়ি যে শুধু নিজের আয়ের ব্যবস্থা করে তা না। বরং তারা অনেক মানুষের কর্মসংস্থান করে। সৎ উপায়ে ভালো কিছু করতে হলে ব্যবসা হল সব থেকে ভালো উপায় । আর এ ব্যবসায় কীভাবে সফল হওয়া যায়-এ প্রশ্ন যতটা সহজ, উত্তর বা উপায়টা তার চেয়ে অনেকগুণ বেশি কঠিন তবে সম্ভব। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট উপায়, কৌশল বা পদ্ধতি নিয়মিত অনুসরণ করলে সফল হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। সাফল্যের পথটা চেনা যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক তেমনই কিছু উপায় নিয়ে লিখেছেন।আশা করছি যে, একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারবে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
আজকের যুগে চাকরির পেছনে না ছুটে নিজের একটা ব্যবসা করা খুবই বুদ্ধিমানের কাজ । ব্যবসা উন্নতির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। উপরের এই কনটেন্টটি খুব ভালোভাবে পড়লে ব্যবসায় খুব ভালো উন্নতি করা যাবে বলে আশা করি। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর কনটেন্ট আমাদেরকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মাধ্যমে খুব অল্প পুঁজি দিয়ে হালালভাবে সৎ পথে উপার্জন করা যায়। নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা চালিত করতে পারলে খুব অল্প সময়ে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব। এই দুর্মূল্যের বাজারে চাকরি পাওয়া অনেকটাই অসম্ভব ব্যাপার। তাই ব্যবসায় নিজের মন চালিত করতে পারলে অল্প সময়ে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। কনটেন্টটিতে ১৭ টি কৌশলের কথা বলা হয়েছে যা ব্যবসার মাধ্যমে আপনাকে সাফল্যের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ী এই ১৭ টি কৌশল অবলম্বন করতে পারলে তার সফলতা অর্জনে আর কোন বাধা থাকবে না।
মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যাবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম।ব্যাবসা একটি স্বাধীন পেশা। বর্তমানে অনেক শিক্ষিত যুবক চাকরির বদলে ব্যাবসাকে প্রাধান্য দেন।এক্ষেত্রে অনেক মানুষ কিছু নিয়মনীতি, ধৈর্য, পরিশ্রম এবং সঠিক গাইড লাইনের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করতে পারে। আবার কিছু মানুষ সঠিক পরিকল্পনার অভাবে বিফলতায় পর্যবসিত হয়।ব্যাবসার কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়মনীতি মেনে ব্যাবসায় সফল হওয়া সম্ভব। লেখকের এই কন্টেন্টিতে ব্যাবসায় সফল হওয়ার যে কার্যকরী পদক্ষেপগুলো দেওয়া হয়েছে, তা ব্যাবসায়ী এবং যুবক সমাজের জন্য উপকারী প্রভাব ফেলবে। বেকার সমাজ হয়ে উঠতে পারবে স্বাবলম্বী এবং তৈরি হবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান, ইনশা-আল্লাহ।
পৃথিবীতে সব পেশার মধ্যে ব্যাবসায় এমন একটি পেশা যার মধ্যে অধিক বরকত থাকে।
১/ নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকা ২/ বিকল্প পরিকল্পনা রেডি রাখা ৩। ব্র্যান্ডিং করা ৫/সোর্সিং ভালো হওয়া ৪। প্রতিযোগী পর্যবেক্ষন করা ৫/সোর্সিং ভালো হওয়া ৬/ পছন্দের ব্যবসা ৭/ মূলধন ঠিক করুন ৮/গুনমান নিশ্চিতকরন ৯/অভিজ্ঞদের কাছে ব্যবসায়িক পরামর্শ নেয়া ১০/ গ্রাহককে গুরুত্ব দেয়া ১১/ সহযোগী ও অংশীদারিত্ব ১২/ রেকর্ড সংরক্ষন ১৩/সময়োপযোগী হওয়া ১৪/ কাস্টমার কমিউনিটিতে সম্পৃক্ত থাকা ১৫/ মার্কেট পর্যবেক্ষণ করা ১৬/ বিনিয়োগে দূরদর্শীতা থাকা১৭/ কর্মচারীদের মোটিভেশন দেয়ার প্রচলন। ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
” ব্যবসা বাণিজ্য ” জীবন পরিক্রমার এক অবিচ্ছদ্য অংগ ৷ সৃষ্টির আদিলগ্ন থেকে মানুষ আদান প্রদান বিনীময় করছে ইসলাম একজন প্রকৃত সৎ ব্যবসায়ীকে সর্বোচ্ছ সম্মান শহীদের মর্যাদার সম আসন প্রদান করেছে এ থেকেই প্রতিয়মান হয় ৷ ইসলামে ব্যবসার গুরুত্ব সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মানব নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবন বসন্তে ব্যবসা করেছেন ৷ আলচ্য কন্টেনে _ এক সফল ব্যবসায়ী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হয়েছে আমি সহমত পোষন করছি এর সাথে আমি ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান হিসাবে আর কিছু নিয়ে সংযোতন করছি ৷ (১) ধৈর্য : সুনিদীষ্ট পরিকল্পনা সঙ্গে ধৈর্য সফল ব্যবসায়ী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক ৷ (২) বিকল্প পরিকল্পনার সঙ্গে সততা ও ব্রান্ডিং এর সমন্নয় ৷ (৩) সময়োপযোগি ও স্তানীয় চাহিদা ও সঠিক স্থান নিধারন ৷
আশা করি আমরা মহান রবের উপর পূর্ণ ভরসা করে একাগ্রচিত্তে উল্লেখিত ১৭ টি কার্যকরি উপায় কে লষ্ক্য করে এগিয়ে যাই তাহলে আমরা হতে পারবো আদর্শ ও সফল ব্যবসায়ী ৷
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আমাদের ইসলাম ধর্মেও ব্যবসাকে অধিক উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ ব্যবসা হচ্ছে একটি হালাল পেশা। এইটা এমন একটি পেশা যেখানে একজন মানুষ নিজের ইচ্ছামত কাজ করতে পারবে। অন্যের কাছে কোন জবাবদিহিতার প্রয়োজন নেই। তবে নিজের ব্যবসাকে দাঁড় করানো যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। সেজন্য একজন মানুষকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রমী এবং কৌশলী হতে হবে। তাহলেই এই বরকতময় পেশায় একজন মানুষ সফল হতে পারবে।
এখনকার যুগে ব্যবসা আসলেই অনেক উপকারী একটা ইনকাম সোর্স। চাকরি পাওয়াটা অনেক হয়ে গেছে। এই উপায় গুলো আসলেই অনেক উপকারী ছিল। ব্যবসার জন্য অবশ্যই আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করতে হবে এবং অনেক ধৈর্য ধরতে হবে।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যাবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম।( সূরা বাকারাহ-২৭৫)।প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা যার মাধ্যমে খুব অল্প পুঁজি দিয়ে হালালভাবে সৎ পথে উপার্জন করা যায়। ব্যবসায় সফলতার অন্যতম পূর্বশর্ত হলো ধৈর্য, একনিষ্ঠতা, কঠোর পরিশ্রম এবং নিয়মানুবর্তিতা। এই কনটেন্টটিতে যে ১৭টি ব্যবসায়িক পরামর্শ লেখক দিয়েছেন,
তা মেনে চললে আশা করি একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠা সম্ভব।
ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশার নাম।স্বাধীনচেতা মানুষেরা চাকরির চেয়ে ব্যবসাকেই বেশী প্রাধান্য দেয়।তাছাড়া মহান আল্লাহ তায়ালা ও ব্যবসাকে উত্তম রিজিকের মাধ্যম বলেছেন।ব্যবসার মাধ্যমে ব্যক্তি তার মেধা ও মননের বিকাশ ঘটাতে পারে।ব্যবসায় উন্নতির জন্য কিছু নিয়মকানুন ও কৌশল অবলম্বন করতে হয়।এই কনটেন্ট টিতে তেমন ১৭ টি নিয়মাবলি উল্লেখ করা হয়েছে।যা বর্তমান সময়ে যারা নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসাকে তাদের পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে তাদের কাজে আসবে।
বর্তমান সময়ের তরুণ তরুণীরা পড়াশোনা শেষ করে চাকরি না খুঁজে নিজের ব্যবসা দাঁড় করানো উচিত। ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আল্লাহতালা ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে হারাম করেছে। লেখক কনটেন্ট যে ১৭ টি উপায় কথা বলেছে এগুলো মেনে চললে ইনশাআল্লাহ ব্যবসা সফলকাম হয়ে যাবে।
কন্টেন্টিতে ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।যারা ব্যবসাকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন বা নিবেন।তাদের জন্য এই কন্টেন্টি অনেক উপকারি হবে।আশা করি।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।
প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত।
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ১৭ টি ব্যবসায়িক পরামর্শ যা মেনে চললে আপনারা যেকোন ব্যবসায় সফলতা পেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসা আপনাকে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো দ্বায়িত্বশীল করে তুলতে সাহায্য করবে। ব্যবসা নিজের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।এই ছিলো আজকের ব্যবসায় সফলতা বা উন্নতির টিপস। আশা করছি যে, একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
যেসব মানুষ ব্যবসায়ী আছেন, নতুন উদ্যোক্তা, যারা ব্যবসা করতে চাচ্ছেন বা যারা ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত অথবা যারা আপাতত কিছুই করছেন না তাদের সকলের জন্যই খুব উপকারী একটি পোস্ট। আল্লাহ তায়ালা মানুষের রিজিক এর অনেক অংশ এবং তা হালাল ভাবে অর্জন করার রাস্তা ব্যবসার মধ্যে দিয়েছেন। পোস্টে উল্লেখিত ১৭ টি ধাপই গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া ব্যবসা মানুষকে স্বাধীন ভাবে উপার্জন এর সুযোগ দেয়। তাই ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য এ ধাপগুলি মেনে চলা একজন ব্যবসায়ীর একান্ত দায়িত্ব বলে আমি মনে করি।
Be an entrepreneur is a dream of thousands. Those who wanted to be independent as well as creative always search for business instead of job. Those who are thinking of becoming entrepreneurs like me can focus on the article and should follow this.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ, বর্তমান সময়ে চাকরির থেকে ব্যবসার গুরুত্ব অনেক বেশি, চাকরি সহজে পাওয়া যায় না, যার ফলে সবাই ব্যবসা করতে বেশি স্বাচ্ছন্ন বোদ করে, এই কনটেন্টিতে ব্যবসার সম্বন্ধে ১৭ টি এমন উপায় বলা হয়েছে, যে উপায় অনুসরণ করলে আপনার ব্যবসা সফল হবে, ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল ও সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসায় এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত রয়েছে। প্রযুক্তির এ যুগে চাকুরীর চেয়ে ব্যবসাকে ট্রেন্ডিং হিসেবে মনে করা হচ্ছে। স্বাধীন পেশা হিসেবে ব্যবসা মানুষের কাছে বেশি পছন্দনীয়।আলোচ্য কনটেন্টে 17 টি পরামর্শ মেনে কোন ক্ষুদ্র বা মাঝারে ব্যবসায়ী ব্যবসা পরিচালনা করলে সে একটা বড় ধরনের বিজনেস বিল্ড আপ করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
আল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুদকে করেছেন হারাম। বর্তমান সময় অনেক তরুণ তরুণীরা লেখা পড়া শেষ করে চাকরি থেকে ব্যবসাকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে।কিন্তু এই ব্যবসা সফলতা লাভ করার জন্যও প্রয়োজন পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যবসায়ী লাভবান হতে পারবে।
স্বাধীন পেশা হিসেবে অনেকেই ব্যবসা করতে পছন্দ করেন। যারা ব্যবসা করতে আগ্রহী তাদের জন্য এই লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । লেখাটিতে ব্যবসায় সফলতার জন্য ১৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে উপকারী এই লেখাটির জন্য।
আল্লাহ তা’য়ালা সুদকে করেছেন হারাম আর ব্যবসায় কে করেছেন হালাল।হালাল পেশার মধ্যে ব্যবসায় আমাদের জন্য বেস্ট অপশন।
দেশের সিংহভাগ তরুন তরুনীরা পড়ালেখা শেষে বেকারত্বের শিকার হন।এই বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে হলে করতে হবে ব্যবসায় তাও সঠিক পন্থায়।লেখক এই কনটেন্টে ব্যবসায়ে সফলতা অর্জনের ১৭ টি কার্যকরী টিপস দিয়েছেন। এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে একজন ব্যবসায়ী হতে পারে অন্যদের তুলনায় সেরা।
স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। এজন্য যে আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে হালাল আর সুদ কে হারাম করেছেন। ভালো একটা অবস্থানে ব্যবসাকে নিয়ে যেতে হলে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে সফলতা পাওয়া অনেক টা নিশ্চিত হবে ।
ডিজিটাল যুগে মানুষ লেখাপড়া শেষ করে চাকুরীর পিছনে দৌড়ায়। কিন্তু চাকরি সহজে পাওয়া যায় না, যার ফলে সবাই ব্যবসা করতে বেশি স্বাচ্ছন্ন বোধ করে। ব্যবসা উন্নতির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য অবশ্যই কিছু কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর কনটেন্ট লিখার জন্য।
মাশা আল্লাহ বিগেনারদের জন্য খুব সুন্দর ভাবে ব্যাবসা শুরু করার পরিকল্পনা ব্যাক্ত করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে অনেক শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যাক্তি ও চাকুরির পেছনে অনেক সময় নষ্ট হয়।। এরচেয়ে শুরুতেই যদি কেউ নিজের ব্যবসা শুরু করতে পারে তাহলে সবচেয়ে ভালো হয়। ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন এর জন্য
আপনার দেওয়া ১৭ টি ব্যবসায়িক পরামর্শ সত্যিই অনুপ্রেরণামূলক এবং কার্যকরী। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে তরুণ প্রজন্মের জন্য নিজের ব্যবসা শুরু করা এবং তাকে সফলভাবে পরিচালনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পরামর্শগুলো মেনে চললে যেকোনো ব্যবসায়ী নিজের ব্যবসাকে সাফল্যের শিখরে নিয়ে যেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। প্রতিটি পরামর্শই ব্যবসার উন্নতির জন্য অপরিহার্য এবং এগুলো অনুসরণ করলে একজন আদর্শ ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম হবে। আপনার এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয় এবং ব্যবসায়িক উন্নতির জন্য অত্যন্ত সহায়ক। আশা করি আপনার পরামর্শগুলো অনেক উদ্যোক্তার জন্য দিশা দেখাবে।
ব্যবসায় একটি স্বাধীন পেশা আবার তা’য়ালা সুদকে করেছেন হারাম আর ব্যবসায় কে করেছেন হালাল।হালাল পেশার মধ্যে ব্যবসায় আমাদের জন্য বেস্ট অপশন।
দেশের সিংহভাগ তরুন তরুনীরা পড়ালেখা শেষে বেকারত্বের শিকার হন।এই বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে হলে করতে হবে ব্যবসায় তাও সঠিক পন্থায়।লেখক এই কনটেন্টে ব্যবসায়ে সফলতা অর্জনের ১৭ টি কার্যকরী টিপস দিয়েছেন। এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে একজন ব্যবসায়ী হতে পারে অন্যদের তুলনায় সেরা।
ব্যবসায় একটি স্বাধীন পেশা আবার আল্লাহ তা’য়ালা সুদকে করেছেন হারাম আর ব্যবসায় কে করেছেন হালাল।হালাল পেশার মধ্যে ব্যবসায় আমাদের জন্য বেস্ট অপশন।
দেশের সিংহভাগ তরুন তরুনীরা পড়ালেখা শেষে বেকারত্বের শিকার হন।এই বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে হলে করতে হবে ব্যবসায় তাও সঠিক পন্থায়।লেখক এই কনটেন্টে ব্যবসায়ে সফলতা অর্জনের ১৭ টি কার্যকরী টিপস দিয়েছেন। এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে একজন ব্যবসায়ী হতে পারে অন্যদের তুলনায় সেরা।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। ব্যবসা আমাদের জন্য আল্লাহ তায়ালা হালাল করে দিয়েছেন এবং সুদকে হারাম করে দিয়েছেন |ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমানের বেকারত্বের হার দিন দিন বেড়েই চলছে। আর তাই ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া শেষ করে এখন চাকরির পিছনে না ছুটে নিজের স্বাধীন পেশা হিসেবে ব্যবসাটাকে বেছে নিয়েছে |তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসা সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো দ্বায়িত্বশীল করে তুলতে সাহায্য করে।আর এ ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে হলে কিছু ব্যবসায়িক পরামর্শ যেমন উত্তম পরিকল্পনা, মূলধন, বিনিয়োগ,পর্যবেক্ষণ, ব্রেন্ডিং, সোর্সিং ইত্যাদি মেনে চলতে হয়।এ পরামর্শ গুলো নিয়মিত চর্চা এবং মেনে চললে যেকোন ব্যবসায় সফলতা লাভ করা যাবে ইনশাআল্লাহ।এ কন্টেন্ট টি আমার জন্য অনেক উপকারী ছিল।ধন্যবাদ লেখককে।এ পরামর্শগুলো বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য।একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর দায়িত্ব ও কর্তব্য।
মাশাআল্লাহ,খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে কিভাবে সফল হওয়া যায় সে সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা অর্জন করার সুযোগ হলো এই কন্টেন্ট টি পাঠ করার মাধ্যমে। এখানে খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে ব্যবসায় সফল হওয়ার উপায় বর্ননা করা হয়েছে।
ধন্যবাদ লেখক কে
হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। ব্যবসা আমাদের জন্য আল্লাহ তায়ালা হালাল করে দিয়েছেন এবং সুদকে হারাম করে দিয়েছেন |দেশের সিংহভাগ তরুন তরুনীরা পড়ালেখা শেষে বেকারত্বের শিকার হন।এই বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে হলে ব্যবসা করতে হবে, তাও সঠিক পন্থায়।লেখক এই কনটেন্টে ব্যবসায়ে সফলতা অর্জনের ১৭ টি কার্যকরী টিপস দিয়েছেন। এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে একজন ব্যবসায়ী হতে পারে অন্যদের তুলনায় সেরা।
ব্যবসা ইসলামের দৃষ্টিতে মহৎ পেশা। ব্যবসার মাধ্যমেই জীবনে বেশি সফলতা অর্জন করা যায়। ব্যবসার জন্য যে এই কনটেন্টি মেনে ব্যবসা করবে তার সফলতা আসবে ইন-শা-আল্লাহ।।
আমরা সবাই চাই হালাল উপার্জন করতে।
ব্যবসা হচ্ছে হালাল উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম।
এই লেখনীতে ব্যবসায় সফলতা অর্জনের ১৭টি কার্যকরী টিপসের কথা বলা হয়েছে।
নিরদ্বিধায় এই টিপস আমাদের জন্য উপকারী।
আশা করছি এই লেখনী দ্বারা অনেকেই উপকৃত হবেন।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। ব্যবসা আমাদের জন্য আল্লাহ তায়ালা হালাল করে দিয়েছেন এবং সুদকে হারাম করে দিয়েছেন |ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।এই কনটেন্ট টিতে তেমন ১৭ টি নিয়মাবলি উল্লেখ করা হয়েছে।যা বর্তমান সময়ে যারা নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসাকে তাদের পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে তাদের কাজে আসবে।
আমাদের জন্য সবথেকে হালাল পেশা হলো ব্যবসা।আল্লাহ আমাদের জন্য ব্যবসাকে হালাল এবং সুদ কে হারাম করেছেন। তবে ব্যবসায় উন্নতি করতে চাইলে আমাদের অবশ্যই পরিকল্পনা করে ব্যবসা করতে হবে। কোন ব্যবসায়ি যদি এ সকল উপায় মেনে ব্যবসা পরিচালনা করেন তাহলে সে ব্যবসায়ে সফল হবে ইনশাআল্লাহ।
যেকোন কাজের জন্য প্ল্যানিং বা পরিকল্পনা থাকাটা আবশ্যক। আর তার সাথে প্রয়োজন সঠিক সিদ্ধান্ত। ব্যবসা ছোট বড় যেটাই হোক না কেন একজন আদর্শ ব্যবসায়ী হিসেবে ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন কিছু উপায় মেনে চললে একসময় সফলতা আসবেই। ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই কন্টেন্টটিতে। এগুলো অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। আজকাল শিক্ষিত তরুনরা ব্যাবসায় আগ্রহ দেখাচ্ছে।ব্যাবসার মাধ্যমে লাভবান হচ্ছে।কিন্তু এই ব্যাবসা সফলতা লাভ করার জন্যও প্রয়োজন পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি মনে করি।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। ব্যবসা আমাদের জন্য আল্লাহ তায়ালা হালাল করে দিয়েছেন। এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যাবসায় সফলতার মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি আশা করি।
যেকোন কাজের জন্য প্ল্যানিং বা পরিকল্পনা থাকাটা আবশ্যক। ব্যবসার জন্য যে ১৭টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। চাকরির চেয়ে ব্যবসা এখন অনেক বেশি ট্রেন্ডিং এ চলছে। ব্যবসায় সফলতা লাভ করার জন্য প্রয়োজন পরিকল্পনা,নীতিমালা, পুঁজি সহ আরো অনেক গুলো উপাদান। এই কন্টেন্ট টি তে সফলতার ১৭ টি কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যেটা তরুণ প্রজন্মের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।আলোচ্য কনটেন্টে 17 টি পরামর্শ মেনে কোন ক্ষুদ্র বা মাঝারে ব্যবসায়ী ব্যবসা পরিচালনা করলে সে একটা বড় ধরনের বিজনেস বিল্ড আপ করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। এই আর্টিকেলটিতে একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হইয়েছে। বর্তমান সময়ে চাকরির চেয়ে ব্যবসা করা তরুণদের জন্য বেশি লাভজনক।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
আজকাল চাকরির চেয়ে মানুষ ব্যবসার দিকে বেশি ঝুকে যাচ্ছে। উপযুক্ত জ্ঞান, স্বল্প পরিমাণে মূলধন ও কর্মদক্ষ তাকে কাজে লাগাতে পারলেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উন্নতি লাভ করা সম্ভব। এছাড়া উপরিউক্ত ১৭ টি পদ্ধতি মেনে চলতে পারলেই একজন ব্যবসায়ী খুব সহজেই ব্যবসায়ে উন্নতি লাভ করতে পারবে। উপরিউক্ত কনটেন্টি আশা করি অনেকেই উপকৃত হবে।
ব্যবসা হালাল রিযিকের অন্যতম মাধ্যম এবং আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর সুন্নাত। ব্যবসার মাধ্যমে যেমন স্বাধীনতা বজায় থাকে তেমনি তা ব্যক্তি জীবনে নেতৃত্ব দান, কর্ম সঞ্চালন এবং প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলার মত গুন গুলো বৃদ্ধি করে।বর্তমানে মানুষের কাছে পেশা হিসাবে ব্যবসার প্রতি গ্রহনযোগ্যতা ও বাড়ছে। নির্দিষ্ট কিছু কৌশল এবং একটা সুষ্ঠ পরিকল্পনার ব্যবসায় এনে দিতে পারে আশানুরূপ সাফল্য।
দিনদিন চাকরির চাইতে ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে সবাই। কিন্তুু ব্যবসায় সফলতা পেতে হলে কিছু পদক্ষেপ রয়েছে যা গ্রহণ করা অত্যান্ত জরুরী। ব্যবসায় সফলতা পাওয়ার জন্য কি কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করা উচিত তা এই কনটেন্টে সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে্।
এই লেখাটি ব্যবসা শুরু এবং পরিচালনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। এখানে ১৭টি ব্যবসায়িক টিপস তুলে ধরা হয়েছে, যা একজন নতুন বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ীকে সফল হতে সাহায্য করতে পারে। সঠিক পরিকল্পনা, ব্র্যান্ডিং, প্রতিযোগী পর্যবেক্ষণ, গুণমান নিশ্চিতকরণ এবং প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলা—এসব বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া, গ্রাহককে গুরুত্ব দেয়া, রেকর্ড সংরক্ষণ, এবং কর্মচারীদের মোটিভেশন দেয়ার বিষয়গুলোও উল্লেখযোগ্য। সব মিলিয়ে, লেখাটি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি সম্পূর্ণ গাইডলাইন হিসাবে কাজ করতে পারে।
প্রতিটি কাজই যেকোনো একটি নীতির মানদণ্ডে প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্যবসাও এমন একটি নীতিমালা, যেখানে আপনাকে সঠিক নিয়ম মেনে আগাতে হবে। এখন এই ভালো লাগছে তাই করছি, আবার অন্য কিছু ভালো লাগছে তাই করছি। এভাবে কখনো ব্যবসা হয়না। নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য ঠিক করে, কোন পণ্য নিয়ে আমি ভালো জানি বুঝি তা নিয়েই আমাকে ব্যবসা শুরু করতে হবে। কেউ খামারি হয়ে লাভবান হচ্ছে দেখে এটা মনে করা যাবে না তার মতো আমিও হয়তো খামারি হলে ভালো আয় করতে পারব! এমনটাও হতে পারে তার মতো শ্রম দিতে না পারা, বা খামার সম্পর্কে জ্ঞান না থাকার কারণে ব্যবসা শুরুর পথেই ধসে পড়েছে। তাই ব্যবসা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান অর্জন আবশ্যক। এক্ষেত্রে উক্ত লিখাটি সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে আশা করি।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত। ব্যবসা নিজের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আশা করছি যে, একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী
উপরে উল্লেখিত এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।
বর্তমানে হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যবসা অন্যতম।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম। তাই শিক্ষিত সমাজে ব্যবসা করার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা, নীতিমালা, পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য লেখক এই কন্টেন্টটিতে ১৭ টি উপায়ের কথা খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেছেন যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যবসায়ী লাভবান হবে, ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে করেছেন হারাম। তাই ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।ব্যবসায় সফলতা ও বরকত লাভের অন্যতম হালালভাবে ব্যবসা ও হালাল পণ্যের ব্যবসা করা। ব্যবসা-বাণিজ্য ইসলামের দৃষ্টিতে একটি মহৎ পেশা। একটি গাছকে যেমন আমরা দীর্ঘদিন যত্ন করে বড় করতে পারি, তেমন ব্যবসাকেও দীর্ঘদিন পরিচর্যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবো। তাই অনেকেই মনে করতে পারেন যে একটি নির্দিষ্ট ফর্মুলা প্রয়োগ করে আপনার ব্যবসাকে সফলভাবে গড়ে তুলতে পারবেন।যেকোনো ব্যবসা পরিচালনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হওয়া।কিন্তু সময়ের সাথে সাথে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাগুলো সেই অনিশ্চয়তার সাথে মানিয়ে নেয় এবং কঠিন সময়ে টিকে থাকার জন্য উদ্ভাবনী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে শুরু করে।কারন নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয় আমি মনে করি। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিনিয়ত ব্যবসায় নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করতে হয়।তাই আপনি কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত হবে। আজকে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো এমনি কিছু ব্যবসায় উন্নতির টিপস।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার এবং স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।এই সময়ে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে এবং ব্যবসার উন্নতির জন্য অনেকেই প্রযুক্তির সহায়তা নিয়েছেন।যেকোন কোম্পানি বা বিজনেস দাড় করানোর পুর্ব শর্ত হচ্ছে সেটাকে ব্র্যান্ডিং করা। প্রতিটা বিজনেসেই একটা প্ল্যান থাকে। তবে যাদের প্ল্যান একদম ফিক্সড এবং অটুট থাকে, তারাই মুলত শেষ পর্যন্ত সফলতা পায়।একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্যই পালনীয় দায়িত্ব হিসাবে আমি মনে করি।নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসা আপনাকে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো দ্বায়িত্বশীল করে তুলতে সাহায্য করবে।এই ছিলো আজকের ব্যবসায় সফলতা বা উন্নতির টিপস। আশা করছি যে, একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা।
ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কনন্টেন্ট উপস্থাপন করে তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ লেখককে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
ব্যবসা একটি হালাল পেশা। উপার্জনের সেরা মাধ্যম হিসেবে ব্যবসা বর্তমান সময়ে চাকুরীর চেয়ে ট্রেন্ডিং এ চলছে বেশ জোরালো ভাবে। ব্যবসায় উন্নতি করার জন্য সঠিক কিছু নিয়ম তৈরি করে এবং এগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অসম্ভব নয়। প্রত্যেক ছোট বড় আকারের আদর্শ ব্যবসায়ীদের দায়িত্বশীলতার সাথে সঠিক ও সুন্দরভাবে ব্যবসা করা জরুরী।
ব্যবসা একটি হালাল এবং স্বাধীন পেশা।ব্যবসা ব্যক্তি জীবনে নেতৃত্ব দান, কর্ম সঞ্চালন এবং প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলার মত গুন গুলো বৃদ্ধি করে। বর্তমানে মানুষের কাছে চাকরির থেকে ব্যবসার গ্রহনযোগ্যতা বাড়ছে।
এই আর্টিকেলটিতে ব্যাবসায় সফলতার বেশকিছু কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি মনে করি।
আল্লাহ তা’আলা আমাদের হালাল রিজিকের সন্ধান করতে বলেছেন। হালালভাবে ইনকাম করার অন্যতম উপায় হলো ব্যবসা করা । আল্লাহ ব্যবসা’কে করেছেন হালাল এবং সুদ কে করেছেন হারাম। আল্লাহ হালাল ব্যবসার মধ্যে বরকত দেন। তাই যুবক সমাজের উচিত চাকরি না খুঁজে ব্যবসা করার প্রতি মনোনিবেশ করা। এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে ব্যবসা সফল হওয়ার কার্যকরী উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে, যা একজন নতুন ব্যবসায়ীর জন্য খুবই উপকারী। এ আর্টিকেলটিতে যে ১৭ টি কার্যকরী উপায়ের কথা বলা হয়েছে, একজন ব্যবসায়ী যদি সে উপায়গুলো মেনে চলে তাহলে অবশ্যই লাভবান হবে। ব্যবসা সঠিকভাবে না করলে কখনোই লাভবান হওয়া যায় না। এই আর্টিকেলে বর্ণিত কার্যকরী উপায়গুলো বড়, মাঝারি, ক্ষুদ্র এবং নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই উপকারী। সকল ব্যবসায়ী যদি এই উপায়গুলো মেনে চলে তবে ব্যবসায় এ অধিক লাভবান হবে।
প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত। এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে ব্যবসা সফল হওয়ার কার্যকরী উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা ব্যবসা কে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ তরুণ তরুণীরা চাকরির পিছনে ছুটছে। কিন্তু এতে শুধু তাদের সময় নষ্ট হয় না বরং তাদের মেধার বিকাশ ঘটে না ফলে এতে দেশে বেকারত্বও বাড়ছে । এজন্য একজন উদ্যোক্তা হয়ে যদি নিজে থেকে ব্যবসা শুরু করে । তাহলে এতে শুধু তার মেধার বিকাশও ঘটে না বরং এতে দেশের বেকারত্বের সংখ্যা কমে । এই কনটেন্ট-এ যে ১৭ টি উপায় দেওয়া হয়েছে এগুলো মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ ।
ব্যবসাতে উদ্যোক্তার সফলতার সাথে সাথে আরো অনেকের কর্মসংস্থান তৈরি হয়। সেজন্য নিয়ম মেনে ধৈর্য্য ধারন করে লেগে থাকতে হয়।
ইসলামি দৃষ্টিতে ব্যবসা-বাণিজ্য একটি মহৎ পেশা।এটি এমন একটি পেশা যাতে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমানে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। আর এ কারণে কিছু নিয়ম মেনে নিয়মিত চর্চা করলে ব্যবসায় সফলতা অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়।কনটেন্টটিতে লেখক ব্যবসায় সফলতা অর্জনের এমনই ১৭ টি কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যাতে আশা করা যায় একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী উপরোক্ত টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশা। অসাধারণ কন্টেন্ট।
বর্তমানে চাকরি হয়ে গেছে সোনার হরিণের মত। তাই চাকরির পিছনে না ছুটে হালাল পন্থায় সঠিক উপায়ে ব্যবসায় করার মাধ্যমে সাবলম্বী হওয়াটা অনেক যুক্তিযুক্ত। কনটেন্টিতে খুব সুন্দর ভাবে একটি ব্যবসায় শুরু করার পন্থা গুলো ফুটে তোলা হয়েছে।
অসাধারণ এই কনটেন্টি। যদি কেউ হালাল উপায়ে নিজেকে ব্যবসায়ী নিয়োজিত করতে চাই তাহলে এই ১৭টি উপায় অবলম্বন করতে হবে তবে সে স্বাবলম্বী হতে পারবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে হালাল ও সুদকে হারাম করেছেন।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য স্থির না থাকলে সফলতার আলো পাওয়া সম্ভব নয়। কি ব্যবসা করবো এবং তার লক্ষ্য কি সেটা পূর্ব থেকেই পরিকল্পনা না করলে ব্যবসায় সফলতা লাভ করা যায় না। এই জন্য প্রতিটি ক্ষুদ্র বা মাঝারি যে ব্যবসায় দাড় করানো হোক না কেন সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও লক্ষ্য স্থির করে ওই কাজে লেগে থেকে লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত পরিশ্রম এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে ধৈর্য্য সহকারে ব্যবসা পরিচালনা করলেই সফলতা লাভ করা সম্ভব।
উক্ত কন্টেন্টের মূলকথা হলো, আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসা একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। বর্তমান সময়ে অনেক তরুণ-তরুণী লেখাপড়া শেষ করে চাকরি না খুঁজে নিজের ব্যবসা শুরু করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে। প্রযুক্তির যুগে ব্যবসার প্রবণতা বাড়ছে এবং এটি স্বাধীনভাবে উপার্জনের সেরা মাধ্যম হতে পারে। তবে, নিজের ব্যবসাকে সফল করতে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা এবং নিয়মিত চর্চা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উল্লেখিত নিয়মগুলো বিস্তারিত উক্ত কন্টেন্টে আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।আর তাই ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে কিছু পথ অবলম্বন করতে হবে। যা এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা জানতে পারছি।
আজকের বাজারে চাকরি দুর্লভ বিষয়।ব্যবসায়ের মাধ্যমে হালাল ভাবে আয় করা যায়।আর ব্যবসার মাধ্যমেই জীবনে বেশি সফলতা অর্জন করা যায়।ব্যবসার জন্য মে ১৭টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে।
খুবই সুন্দর একটি কনটেন্ট।
বেকরত্বের এ যুগে কর্মসংস্থানের বিকল্প পথ হচ্ছে ব্যবসা, আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুধ কে হারাম করেছেন। ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই কিছু করনীয় রয়েছে। একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে কতগুলো টিপস অবশ্যই জানতে হবে যেমন -নির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহন, বিকল্প পরিকল্পনা রেডি রাখা, উপযুক্ত বিনিয়োগ, গ্রাহকদের চাহিদা পর্যবেক্ষন, অভিজ্ঞদের পরামর্শ ইত্যাদি ইত্যাদি। একজন কর্মহীন মানুষকে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে এ কনটেন্ট টি সহায়ক ভুমিকা পালন করবে ইন শা আল্লাহ।
বর্তমানে চাকরীর বাজারের নাজুক অবস্থা। তাই তরুন প্রজন্মের উচিত গতানুগতিক চাকরীর পেছনে না ছুটে নিজের প্রতিভা বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে নতুন কিছু করে সফল হওয়ার চেস্টা করা। এক্ষেত্রে যে কোন ধরনের ব্যাবসায় শুরু করা যেতে পারে। তবে ব্যবসা করে সফল হতে গেলে কিছু টিপস অনুসরন করা জরুরী। কিভাবে একটি সফল ব্যাবসায় দাঁড় করানো যাবে তা খুব সুন্দর ভাবে এ আর্টিকেলটিতে বোঝানো হয়েছে।
যারা ব্যবসা করে সফল হতে চান তাদের জন্য এ লেখাটা খুবই গুরুত্বপুর্ণ। একদম শুরুথেকে সফল ব্যাবসায় পরিচালনার খুটিনাটি সব বিষয় এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। যারা বুঝে উঠতে পারছেন না কি ভাবে কি করে ব্যবসা করা যায় তাদের জন্য খুবই উপকারি একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ লেখককে।
ব্যবসা একটি হালাল পেশা। বর্তমানে লেখাপড়া শিখে চাকরি পাওয়াটা খুবই কঠিন। তাই বেকার তরুন তরুনীদের জন্য এই কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।অত্যন্ত সুন্দর একটি কন্টেন্ট। কন্টেন্টির লেখককে ধন্যবাদ ব্যবসা সম্পর্কে এত সুন্দর করে কন্টেন্ট লেখার জন্য।
মহান আল্লাহ তায়া’লা বলেছেনঃ তোমরা ব্যবসা করো কেননা আমি ব্যবসা কে তোমাদের জন্য হালাল করেছি এবং সুদকে হারাম করেছি। তাই মহান আল্লাহর দেওয়া বানী অনুযায়ী হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম।কিন্তু এই ব্যাবসায় সফলতা লাভ করার জন্যও আমাদের প্রয়োজন হালাল পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য। এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে লেখক আলোচনা করেছেন যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।
ব্যবসায় কীভাবে সফল হওয়া যায়-এ প্রশ্ন যতটা সহজ, উত্তর বা উপায়টা তার চেয়ে অনেকগুণ বেশি কঠিন। শুধু ব্যবসায় নয়, জীবনের যে-কোনো কিছুতেই সফল হওয়ার ফর্মুলা বলা কঠিন। নির্দিষ্ট কোনো কৌশল, উপায় বা পদ্ধতি নেই, যা অবলম্বন করে সহজে সফল বনে যাওয়া যায়। বরং সফল হওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট উপায়, কৌশল বা পদ্ধতি নিয়মিত অনুসরণ করলে সফল হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। সাফল্যের পথটা চেনা যায়।
ব্যবসায়িক উন্নয়নে সফল হওয়ার জন্য, প্রতিদিন ভালো বা উন্নতি হওয়ার দিকে মনোযোগ দিন, যা আপনার পক্ষে সম্ভব, যা করার ক্ষমতা আছে তাই করুন। তারপর সময়, শ্রম দিতে থাকুন। ধৈর্য ধরে কাজ চালিয়ে যান, দেখবেন সফল হওয়ার পথের সন্ধান পেয়ে গেছেন।
ব্যাবসা একটি স্বাধীন পেশা। চাকরির বাজারের দুর্মূল্যে একজন মানুষ নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন। উপরোক্ত কনটেন্টটির প্রতিটি স্টেপ অনুসরণ করতে পারলে একজন ব্যক্তি ব্যবসায়ীক দিক হতে সফলতা অর্জন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখকে আমাদের এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
ব্যবসা স্বাধীন পেশা হলেও ব্যবসা শেষ পর্যন্ত ঠিকিয়ে রাখা অনেক কঠিন,,
কোনো কাজই সহজ নয়,,
ইচ্ছাশক্তি, পরিশ্রম, সঠিক পরিকল্পনা অনুসরণ করে ব্যবসা পরিচালনা করলে সফলতা দিকে একা দাফ এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
বর্তমানে অনেকে আছেন যারা ব্যবসায়ীকে আত্মনির্ভরশীলতার জন্য বেছে নেন। এইরকম নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী কনটেন্ট।
মহান আল্লাহপাক ব্যবসাকে হালাল করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজে একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। এই আর্টিকেলটিতে ব্যাবসায় সফলতার কিছু কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যাবসায়ী লাভবান হবে বলে আমি মনে করি।
আল্লাহপাক বলেছেন নিয়তের উপর কাজ নির্ভর করে। অর্থাৎ হালালভাবে উপার্জন করার নিয়ত থাকলে আল্লহ হালালভাবেই তা দিবেন। আর যে ব্যক্তি হারামভাবে বেশি উপার্জনের নিয়ত করবে আল্লহ তাকে তাই দান করবেন। হালাল উপার্জনের মধ্যে ব্যাবসা অধিক কার্যকরী একটি মাধ্যম। কেননা একজন ব্যক্তি যখন ব্যাবসা করার নিয়ত করে তখন তার নিজস্ব স্বাধীনতা থাকে। নিজের মনের মতম করে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে। হারাম কোন কিছুই সে ব্যবসার আশেপাশে আসতে দিতে চায়না। এতে করে আল্লহর রহমত ও বেশি হয় ব্যবসায়। নিজের খুদ্র ব্যবসাকে বৃহত্তর পরিসরে অগ্রসর করতে একজন ব্যবসায়ীর অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। অনেকে অল্প সময়ে সফলতা বয়ে আনে, আবার অনেকের সফলতা আসতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। কেননা ব্যবসায় সফল হওয়ার পদ্ধতি বা উপায়গুলো সবার সঠিকভাবে জানা নাও থাকতে পারে। যাদের জানা থাকে তারাই খুব অল্প সময়ে সফলতা অর্জন করে।
কনটেন্টটি পড়ার ফলে যেকোন ব্যক্তি ব্যবসায় সফলতা অর্জনের উপায়গুলো জানতে পারবে। লেখক এত সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় লিখেছেন কনটেন্টটি, যে কোন ব্যক্তি উপায়গুলো পড়া মাত্র বুঝতে পারবেন। অনেক ব্যক্তি আছেন যারা ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছে, কিন্তু কিভাবে কি করতে হবে বুঝে উঠতে পারছেনা তাদের জন্য কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী একটি কনটেন্ট।
হালাল রিজিকের জন্য হালাল উপার্জনের উপায় গুলোর মধ্যে ব্যবসা হলো অন্যতম। স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম। যে কোন স্বাধীন ব্যবসা নিজেকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আরো দায়িত্বশীল করে তোলে।ব্যবসায় সাফল্য অর্জনের মতো একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয়কে কিছু নিয়ম মেনে ও চর্চা করলে ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটা নিশ্চিত। লেখক উক্ত কনটেন্টিতে ১৭ টি ব্যবসায়ের সফলতার কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। যা একজন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীকে খুব সহজে অনেক বড় ব্যবসা দাঁড় করানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর এই ১৭টি উপায় গুলো মেনে চলা উচিত বলে আমি মনে করি। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ বর্তমান সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
হালাল উপার্জনের একটি অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ব্যবসা।এই কন্টেন্টটিতে মূলত ব্যবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী লাভবান হবে ইংশা আল্লহ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল এবং সুদ কে হারাম করেছেন। বর্তমান সময়ে চাকুরির পেছনে না ঘুরে হালাল উপায়ে ব্যবসা করা উচিত। এই কনটেন্টির ১৭ টি উপায় মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সময়ে বেকারত্বের এই যুগে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে হালালভাবে উপার্জন করার ক্ষেত্রে ব্যবসার কোন বিকল্প নেই। সে ক্ষেত্রে এই আর্টিকেলটি ব্যবসা করার ক্ষেত্রে এবং সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানোর জন্য একটি কার্যকারী ভূমিকা রাখবে। চাকরির পিছনে না ছুটে নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়েও জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়া যায়।
আল্লাহ তা’আালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন,সুদকে হারাম করেছেন।কথাটি নিজেই বলেছেন আল্লাহপাক।তাছাড়া ব্যবসা উম্মতে মুসলিমার জন্য একটা সুন্নাহ।আমাদের শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সা:) নিজেও ব্যবসা করেছেন।এই কনটেন্ট টি সকল ব্যবসা ছাড়া ও নতুন ব্যবসা শুরু করবেন তাদের জন্য ও অনেক উপকারী। এখান উল্লেখ করা বিষয়বস্তু খেয়াল করলে ব্যবসারা ভালো ফল পেতে পারবেন আশা করি।
আমাদের নবীজি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) ও চাকরির চেয়ে ব্যবসা কে প্রাধান্য দিয়েছে।আমিও চাকরির চেয়ে ব্যবসা করাতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।পৃথিবীর সফল ও সবচেয়ে ধনী ব্যাক্তিরা যেমন মার্ক জাকারবার্গ, বিল গেটস,ইলন মাস্ক,মুকেশ আম্বানি ইত্যাদি এরাও কিন্তু ব্যাবসা করেই এই পজিশন অর্জন করেছেন।তবে ব্যবসা অবশ্যই সততার সাথে করতে হবে।তাইলেই ব্যাবসায় বরকত আসবে ও সফল বিজনেস ম্যান হওয়া যাবে।এর পাশাপাশি এই দারুন লেখনীর উপায় গুলো মেনে চল্লে সাফল্য অনেক তারাতারি পাওয়া যাবে।থ্যাংকস টু দি রাইটার😀
একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী কনটেন্টের টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারবে ।
ধৈর্য, একনিষ্ঠতা এবং নিয়মানুবর্তিতা সাফল্যের পূর্ব শর্ত। সাফল্য একদিনে আসবে না তাই ধীরে সুস্থে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ইদানীং তরুণরা নিজেদের সৃজনশীলতার চর্চা করে ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে। এই কনটেন্ট-এ যে ১৭টি উপায় দেওয়া আছে, ঐগুলো মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা আসবে। ইনশাহ্আল্লাহ
কন্টেন্টটিতে ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী সফলতা অর্জনে সক্ষম হবে বলে আমি মনে করি।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসার মাধ্যমে একজন মানুষ স্বাধীনভাবে নিজেকে দায়িত্বশীল করে গড়ে তুলতে পারে। বর্তমান সময়ে অনেক তরুণ তরুণী লেখাপড়া শেষ করে চাকরি না খুঁজে ব্যবসার করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে। নিজেকে একজন সফল ব্যবসা হিসেবে গড়ে তুলতে হলে কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলা উচিত। ব্যবসা একজন মানুষকে তার নিজের ভেতর থেকে তার সেরাটা কে বের করে আনতে সাহায্য করে। লেখকেরই লেখাটি একজন ব্যবসায়ীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখক তারই লেখাটিতে সফল ব্যবসার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দিয়েছেন কেউ এই টিপস মেনে চললে তার জীবনের ব্যবসার ক্ষেত্রে সফলতা আসবে। এই কনটেন্টেটি একজন নতুন ব্যবসায়ীর জন্য অনেক উপযোগী। বর্তমান সময়ে চাকরি না করে ব্যবসার মাধ্যমে কিভাবে নিজেকে সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যায় তা লেখক তার এই কন্টেন্টের মাধ্যমে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
“মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যাবসাকে হালাল ও সুদ কে হারাম বলে উল্লেখ করেছেন” মহান আল্লাহর দেওয়া বানী অনুযায়ী হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। ব্যবসায় সফলতা লাভের জন্য প্রয়োজন হালাল পরিকল্পনা, নীতিমালা, পুজিসহ কঠোর অধ্যাবসায় ও সাধনা। উপরক্ত কনটেন্ট এর ১৭ টি মুল উপায় নিয়ে অলোচনা করা হয়েছে যা নতুন ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় লাভবান হতে সাহায্য করে বলে আমি মনে করি।
ব্যাবসা একটি হালাল পেশা।আজকাল চাকরি পাওয়াটা একদমই সোনার হরিনের মতো।তাই শিক্ষিত যুব সমাজ ব্যাবসায়ে আগ্রহী হচ্ছে।তবে ব্যাবসা শুরু করলেই হবে না তা সফল হওয়ার জন্য উত্তম পরিকল্পনা ও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সেই টিপস গুলোই ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে।আশা করি ব্যাবসায়ীগন এই কন্টেন্টটি পরে উপকৃত হবেন।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে এটি একটি জনপ্রিয় পেশায় পরিনত হয়েছে তরুন তরুণীদের কাছে।তাই একজন ক্ষুদ্র বা মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী বিভিন্ন টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায়গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য অবশ্য করণীয়। ধন্যবাদ লেখক কে।
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে হারাম করেছেন।
বর্তমানে যখন বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে, আমাদের দেশে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে উদ্যোক্তা বা নিজের একটি ব্যবসা দাড় করানোর প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু সবাই সফলভাবে তা করতে পারে না। লেখক এই কন্টেন্টটিতে ব্যবসায় সফল হওয়ার ১৭ টি গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী বিষয় তুলে ধরেছেন।
বর্তমানে জনসংখ্যা খুব দ্রুত হারে বাড়লেও, কর্মক্ষেত্র বৃদ্ধির হার খুব কম । এর ওপর বড় বড় কোম্পানিগুলো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কর্মীর সংখ্যা হ্রাস করছে দিন দিন । তাই পেশা হিসেবে ব্যবসা শুরু করা এখন যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। যারা ব্যবসা শুরু করতে চলেছেন তারা কন্টেন্টে উল্লেখিত ১৭ টি উপায় অনুসরন করে একটি সফল ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান যুগের চাকুরী পাওয়াটা খুব কষ্টকর তাই এখন সবাই পড়াশোনা শেষ করে চাকরির দিকে ধাবিত না হয়ে ব্যবসার দিকে ধাবিত হচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন এবং ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহ তায়ালা রহমত থাকে। একজন ব্যক্তি যদি হালালভাবে ব্যবসা করে থাকে তাহলে তার এই দুনিয়া এবং পরকাল দুইটি সুন্দর হয়ে ওঠে। একজন মানুষ যদি নির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে একনিষ্ঠ চেষ্টা আক্রান্ত পরিশ্রম করে নিজের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত করাতে পারে এবং এই ব্যবসায় যদি সে হালাল ভাবে পরিচালনা করে তাহলে সে একদিন অবশ্যই সাফল্যের চরম শিখায় পৌঁছাবে।
লেখককে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ এই কনটেন্টটি লেখার জন্য। এখানে লেখক ১৭ টি ব্যবসায়িক পরামর্শ দিয়েছেন, তা মেনে চললে একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠা সম্ভব। ব্যবসা হল স্বাধীন বা মুক্ত পেশা, যা অল্প পুজি দিয়েও হালাল ভাবে উপার্জন করা সম্ভব। একজন ব্যবসায়ীকের তার ব্যবসার সফলতার অন্যতম পূর্ব শর্ত হলো, একনিষ্ঠতা, কঠোর পরিশ্রম এবং নিয়মানুবর্তিতা। আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন। এটি এমন পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।
আমি নিজেও একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, অনেক অজানা তথ্য এই কন্টেন্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। লেখককে আবারো ধন্যবাদ জানাই আমার মত অনেক ব্যবসায়ীর উপকার হবে এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে।
চাকরির চেয়ে ব্যবসা উত্তম। ইসলামে ব্যবসা করাকে উৎসাহ দেয়া হয়েছে। এটি বারাকাহর অন্যতম একটি মাধ্যম। নিয়ম মেনে, বিভিন্ন অভিনব পদ্ধতি ফলো করে ব্যবসা করলে পাশাপাশি আল্লাহর ওপর ভরসা করলে খুবই তাড়াতাড়ি উন্নতি করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন। বর্তমান সময়ে তরুণ-তরুণীরা চাকরির পরিবর্তে ব্যবসা শুরু করতে বেশি আগ্রহী। ব্যবসা স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে এবং উপার্জনের সেরা মাধ্যম হতে পারে, যদিও সফল হতে কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি। প্রবন্ধে ১৭টি ব্যবসায়িক পরামর্শ শেয়ার করা হয়েছে যা মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা পাওয়া সম্ভব। ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এই পরামর্শগুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে। তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। ব্যবসা মানুষের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং সেই সাথে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল করে তোলে।তাই লেখাপড়া শেষ করে চাকুরীর পিছনে না ছুটে ব্যবসার জন্য যে ১৭ টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
এখন চাকরির চেয়ে ব্যবসার প্রতি মানুষের আগ্রহ বেশি । ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে সকল নিয়ম-নীতি মেনে চলা প্রয়োজন তা সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলে । একজন ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের ব্যবসায়ী এই টিপসগুলো কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় একটা বিজনেস বিল্ড করতে পারে ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত। ব্যবসা মানুষের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং সেই সাথে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল করে তোলে।তাই লেখাপড়া শেষ করে চাকুরীর পিছনে না ছুটে ব্যবসার জন্য যে ১৭ টি উপায়ের কথা বলা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।চাকরির চেয়ে ব্যবসা উত্তম। ইসলামে ব্যবসা করাকে উৎসাহ দেয়া হয়েছে। এটি বারাকাহর অন্যতম একটি মাধ্যম।ব্যবসা আপনাকে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো দ্বায়িত্বশীল করে তুলতে সাহায্য করবে। ব্যবসা নিজের সেরাটাকে ভেতর থেকে বাহিরে আনতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম। ব্যবসায় সফলতা লাভের জন্য প্রয়োজন হালাল পরিকল্পনা, নীতিমালা, পুজিসহ কঠোর অধ্যাবসায় ও সাধনা। উপরক্ত কনটেন্ট এর ১৭ টি মুল উপায় নিয়ে অলোচনা করা হয়েছে যা নতুন ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় লাভবান হতে সাহায্য করে।অসংখ্য ধন্যবাদ বর্তমান সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম।এছাড়া ব্যবসা করা নবী করীম (সা:) এর সুন্নত ও বটে। তাই জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে ব্যবসা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ব্যবসা করার মাধ্যমে নিজের আর্থিক সচ্ছলতার পাশাপাশি অন্যকে চাকরি দেওয়ার মাধ্যমে দেশে বেকারত্ব হ্রাসে ভূমিকা রাখা যায়। ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশা। কঠোর পরিশ্রম ও নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করলে অনেক অল্প সময়ে সফলতা লাভ করা সম্ভব। এই কনটেন্টে ১৭টি কার্যকরী টিপস দেয়া হয়েছে ব্যবসায় সফলতা লাভের ক্ষেত্রে। এই টিপস গুলো কাজে লাগিয়ে একজন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী সহজে নিজের বিজনেস বিল্ড করতে পারে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনের জন্য এমন উপায় গুলো মেনে চলা একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর অবশ্যই পালন করা উচিত।
হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যাবসা অন্যতম।বর্তমান সময়ে বেকারত্বের এই যুগে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে হালালভাবে উপার্জন করার ক্ষেত্রে ব্যবসার কোন বিকল্প নেই।লেখক উক্ত কনটেন্টিতে ১৭ টি ব্যবসায়ের সফলতার কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। যা একজন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীকে খুব সহজে অনেক বড় ব্যবসা দাঁড় করানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর এই ১৭টি উপায় গুলো মেনে চলা উচিত বলে আমি মনে করি। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ
হালাল ভাবে ব্যবসা করা রিযিক উপার্জনের উত্তম মাধ্যম। যারা সৎভাবে ব্যবসা করেন, ইসলামের দৃষ্টিতে তাদের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। হাদিসে আছে-“সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী কেয়ামতের দিন নবী, সত্যবাদী ও শহীদদের সঙ্গে থাকবে।” (তিরমিজি-১২০৯)
ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশা। নিজের ইচ্ছামত যেকোনো স্বাধীন ব্যবসা দায়িত্বশীলতা ও মেধার বিকাশ ঘটায়। তবে ব্যবসায় সফলতা লাভের জন্য প্রয়োজন হালাল পরিকল্পনা, পুঁজি ও সিদ্ধান্তের সঠিক বাস্তবায়ন। কনটেন্টটিতে ব্যবসায় সফল হওয়ার ১৭ টি উপায় বর্ণনা করা হয়েছে।
আল্লাহতালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুধকে করেছেন হারাম। ব্যবসায় বরকত রয়েছে। বর্তমান সমাজে তরুণ তরুণীরা চাকরির চেয়ে ব্যবসার দিকে বেশি ঝুকছে। এটি একটি স্বাধীন পেশা। কিছু নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা পালন করলে ব্যবসায় সফল হওয়া সম্ভব।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন। বর্তমান সময়ে মানুষ লেখাপড়া করে উচ্চ ডিগ্রি লাভ করে চাকুরি পাওয়া অনেক কঠিন। তাই সকলে এখন অনলাইনে ও অফলাইনে ব্যবসার প্রতি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। অনেকে আবার উদ্যেক্তা ও হচ্ছেন। আমাদের ব্যবসাকে সঠিক ভাবে পরিচালনা করার জন্য এই ১৭টি টিপস্ অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই কন্টেন্টটি পড়া আমাদের সকল ব্যবসায়ীদের জন্য খুব জরুরি।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সময় উপযোগী একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
ব্যবসায় সফলতা ও বরকত লাভের অন্যতম আমল হলো, হালালভাবে ব্যবসা করা, হালাল পণ্যের ব্যবসা করা। হারাম পদ্ধতিতে বা হারাম পণ্যের ব্যবসায় বরকত থাকে না। বাহ্যত তাতে অনেক মুনাফা দেখা গেলেও দিনশেষে সে ব্যবসায় দুশ্চিন্তা, হতাশা ও বিপদাপদ ছাড়া আর কিছু দেখা যায় না।একটি ব্যবসা দাড় করানো এবং খুব দ্রুত সাফল্য বয়ে আনা একটি বিরাট চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। ধৈর্য, একনিষ্ঠতা এবং নিয়মানুবর্তিতা সাফল্যের পূর্ব শর্ত। সাফল্য একদিনে আসবে না। এর জন্যে আপনাকে অনবরত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। এবং আশা করছি উপরের ১৭ কৌশল আপনাকে সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে সহায়তা করবে।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আল্লাহ ব্যবসাকে করেছেন হালাল আর সুধকে করেছেন হারাম।( সূরা বাকারাহ-২৭৫)।ব্যবসাতে আছে স্বাধীনতা, ব্যবসা নিজের ইচ্ছামত করা যায় অন্যদিকে, চাকুরী নিজের ইচ্ছামতো করা যায় ।কন্টেন্টটিতে ব্যাবসায় সফলতার ১৭টি মুল কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যাবসায়ী সফলতা অর্জনে সক্ষম হবে বলে আমি মনে করি।লেখককে ধন্যবাদ।
যাদের ব্যবসায়ের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেন তাদের জন্য নিঃসন্দেহে এই লিখাটি খুব কার্যকর। হালাল এবং সৎ উপায়ে ব্যবসা করলে সেই ব্যবসায়ে লাভবান হওয়া সম্ভব। তবে পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম ও করতে হবে।
ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশা৷ আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে চকরি অপ্রতুল নয় এবং চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। তাই তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।
প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে ব্যবসা হতে পারে উপার্জনের সেরা মাধ্যম।তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া এবং হালাল ভাবে ব্যবসা করা অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত।
আল্লাহ ব্যবসা কে করেছেন হালাল এবং সুদ কে করেছেন হারাম। সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে একটি ব্যবসায়কে শূন্য থেকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যাওয়া যায়। পরিকল্পনার পাশাপাশি যদি কিছু সঠিক নিয়ম নীতি অনুসরণ করা যায় তাহলে ব্যবসায় সাফল্য আসবেই তা নিশ্চিত। উক্ত কনটেন্ট টিকে যে নিয়ম নীতিগুলো দেওয়া হয়েছে তা যদি সঠিকভাবে পালন করে কেউ ব্যবসা পরিচালনা করে তাহলে তার জন্য ব্যবসায়ে লাভজনক হওয়া নিশ্চিত হয়ে যাবে।কনটেন্ট রাইটারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
ব্যবসাকে আল্লাহ হালাল করেছে এবং সুদকে করেছেন হারাম। হালাল ব্যবসা মানুষকে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা দান করে।প্রযুক্তির এই যুগে মানুষ চাকরি বাদ দিয়ে ব্যবসাতে বেশি ঝুঁকছে। ব্যবসায় একটি স্বাধীন পেশা । আর এই স্বাধীন পেশাকে কিভাবে উন্নতি চরম শিখরে নেয়া যায় তা উপরোক্ত কনটেন্টে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।উপরোক্ত কন্টেন্ট টি সময়ের সাথে খুবই উপয়োযোগী।
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসায় স্বাধীনতা ও আল্লাহর রহমত থাকে, যা চাকরিতে নেই। ব্যবসায় সফলতা অর্জনে সঠিক উপায় মেনে চলা জরুরি। নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য এই কন্টেন্ট খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। ধন্যবাদ লেখককে এমন মূল্যবান কন্টেন্টের জন্য।
মহান আল্লাহ তায়ালা মানবজাতির জন্য ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে হারাম করেছেন। ব্যবসার মাধ্যমে হালাল ভাবে আয় করা যায়, ব্যবসার মধ্য দিয়েই জীবনে বেশি সফলতাও অর্জন করা যায়। ব্যবসার জন্য যে উপায় গুলো এখানে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে ইংশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসা এমন একটি পেশা যার মধ্যে আল্লাহর রহমত থাকে।বর্তমান সময়ে অনেক তরুন তরুণীরা লেখাপড়া শেষ করে চাকুরি না খুঁজে নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।ব্যবসা একটি স্বাধীন পেশা এবং নিজেকে প্রমান করার উপযুক্ত জায়গা। তবে নিজের ব্যবসাকে অনেক ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়া চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। আর এজন্যে কিছু নিয়ম মেনে চললে ব্যবসায় সফলতা আসবে। এই কন্টেন্টটিতে লেখক ১৭ টি ব্যবসায়িক পরামর্শ দিয়েছেন যা মেনে চললে যে কোনো ক্ষুদ্র বা মাঝারি ব্যবসায়ী নিজের ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবে।
বর্তমান যুগে মানুষ চাকুরী থেকে ব্যবসাকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। আল্লাহতালা ইসলামে ব্যবসাকে হালাল এবং ব্যবসার মধ্যে সর্বোচ্চ রহমত দান করেছেন। ব্যবসার মাধ্যমে নিজে স্বাধীনভাবে হালাল উপায়ে উপার্জন করা যায় কিন্তু ব্যবসাকে উপযুক্ত অবস্থানে নিয়ে যাওয়াটা অনেকাংশেই চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। ব্যবসায় উন্নতি এবং সফলতার জন্য কিছু বিষয় অথবা টিপস জেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যা উক্ত কন্টেনটিতে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে যেগুলো একজন আদর্শ ব্যবসায়ীর উন্নতিতে অবদান রাখবে।
ব্যবসা আজকাল তরুণদের মধ্যে অনেকেই পছন্দ করে থাকেন। যেখানে চাকরি পেতে হিমশিম খেতে হয় সেখানে পড়াশোনা পাশাপাশিও একটা ব্যবসা শুরু করা যায়। কিন্তু যদি ব্যবসায় আমরা কিছু নিয়ম ফলো করি তাহলে সেটাকে সফল করে তোলা খুব সহজ। অনেকেই আছেন ব্যবসা শুরু করেন কিন্তু সঠিক নিয়ম না জানার কারণে ব্যবসাটাকে আর সফলতা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে না। এই আর্টিকেলটি ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল।
উপার্জনের অন্যতম একটি মাধ্যম হলো ব্যবসা যা চাকরির চাইতে উত্তম। ব্যবসার প্রতি আল্লাহর রহমত ও বরকত থাকে। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে নিজের ব্যবসাকে একটা ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এই আর্টিকেলটিতে সেরকম কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা খুবই উপকারী ভূমিকা রাখতে পারে।
ব্যবসায় সাফল্য অর্জন করা একটি চ্যালেঞ্জিং যাত্রা হতে পারে, কিন্তু এই 17টি কার্যকরী কৌশল প্রয়োগ করে, আপনি আত্মবিশ্বাসের সাথে এটি নেভিগেট করতে পারেন।উত্সর্গ এবং একটি কৌশলগত মানসিকতার সাথে, আপনার পূর্ণ সম্ভাবনা আনলক করার এবং আপনার উদ্যোক্তা প্রচেষ্টায় নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর জন্য আপনার কাছে সরঞ্জাম রয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এমন মূল্যবান কন্টেন্টের জন্য।
আল্লাহ তা’আলা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।বর্তমানে বাংলাদেশে চাকরির অভাবে শিক্ষিত যুবকরা বেকার হিসেবে ঘুরে বেড়াচ্ছে।তারা যদি চাকরির পেছনে না ছুটে ব্যবসা করার উদ্যোগ নেয় তাহলে তারা নিজেদের সহ অন্যদের ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবে।যদি কন্টেন্টে উল্লিখিত টিপস গুলো অনুসরণ করে ব্যবসা পরিচালনা করা যায়,ইনশাল্লাহ সেই ব্যবসা সফলতার মুখ দেখবে।
ব্যবসাকে মহান আল্লাহ হালাল করেছেন।অবশ্যই তা আল্লাহ এবং রাসুল (সাঃ) এর বলা নিয়ম মত করলে, আল্লাহ তাতে বারাকা দিবেন। ব্যবসা ছোট হোক বা বড় এটা সম্মান করে চাকরির উপর নির্বর না করে ব্যবসা শুরু করা উচিত। তবে এর জন্য সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন। এই কন্টেন্ট থেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার সঠিক ধারনা পাওয়া যায়।
অনেক সুন্দর লেখনী।ব্যবসা করতে হলে একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে।নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসার ক্ষেত্রে দ্বায়িত্বশীল হওয়া টাই জরুরী।এই লেখার মাধ্যমে সফল ব্যবসার অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক গুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।এখানে নিজের প্রতিভা কে কাজে লাগিয়ে উন্নতি করা সম্ভব। মহান আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন।পড়াশোনা শেষে চাকরির পিছনে না ঘুরে ব্যবসা করে বেকারত্ব দূর করা সম্ভব। কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে সফল ব্যবসায়ী হওয়া সম্ভব। দারুণ একটা কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট লেখার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসার মধ্যে স্বাধীনতা আছে।চাকরিতে কোন স্বাধীনতা থাকে না।পড়াশোনা শেষে চাকরির পিছনে না ঘুরে ব্যবসা করে বেকারত্ব দূর করা সম্ভব। তবে এর জন্য সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন। এই কন্টেন্ট থেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার সঠিক ধারনা পাওয়া যায়।
হালাল ভাবে উপার্জনের উপায়গুলোর মধ্যে ব্যবসা অন্যতম।আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সুদকে হারাম করেছেন।ব্যবসায় সফলতা লাভ করার জন্য প্রয়োজন হয় সঠিক পরিকল্পনা, নীতিমালা,পূজি সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি।এই কন্টেন্টটিতে মুলত ব্যবসায় সফলতার ১৭টি কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে যেকোনো নতুন ব্যবসায়ীর অনেক উপকার হবে।
প্রযুক্তির এই যুগে এখন চাকুরির চেয়ে ব্যবসা করার ট্রেন্ডিং চলছে বেশ জোরালো ভাবে।
এর একটি অন্যতম কারণ হলো আল্লাহ ব্যবসা-কে হালাল করেছেন এবং সুদ-কে করেছেন হারাম!
নিজের ইচ্ছা মত যেকোন স্বাধীন ব্যবসা আপনাকে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আরো দ্বায়িত্বশীল করে তুলতে সাহায্য করবে।
তবে নিজের ব্যবসাকে ভালো একটা অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়।সেটার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায় সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত হবে ইনশাআল্লাহ।
উপরোক্ত কনটেন্ট-টিতে ব্যবসা বিষয়ক ১৭ টি কার্যকরী ধাপসমূহ আলোচনা করা হয়েছে যা নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী বিষয় হিসেবে বিবেচ্য হবে বলে আশা করছি ইনশাআল্লাহ।
প্রযুক্তির যুগে চাকরির চেয়ে ব্যাবসাটাই উত্তম বলে আমি মনে করি। কারণ ব্যবসা করার মধ্যে থাকে নিজের স্বাধীনতা। তবে সফলভাবে ব্যবসা করাটা একটি চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার।
ব্যবসা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা | আল্লাহতালা আমাদের জন্য ব্যবসা হালাল করে দিয়েছেন | লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য | আমরা এই কন্টেন্টের মাধ্যমে ব্যবসায় সফলতা হওয়ার জন্য অনেক কিছু জানতে পারলাম |
Masha-Allah