আপনিও কি বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের মতো ভেবেছেন যে বিসিএস ও ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি করা যাবে কিনা বা এমন চাকরি আছে কিনা ?
কিন্তু কখনোই এর কোনো সঠিক বিস্তারিত জবাব পান নি। তহলে এই কনটেন্ট আপনার সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর হতে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ ৷
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ। তবে, এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না। বিসিএস এবং ব্যাংকিং সেক্টরের ঐতিহ্যবাহী রুটগুলির বাইরে,বাংলাদেশ বিভিন্ন প্রথম-শ্রেণীর চাকরির সুযোগ দেয় যা কম পরিচিত কিন্তু সমানভাবে ফলপ্রসূ।
এই লেখাটিতে আমরা বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণির অন্যান্য চাকরিগুলি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো।
শুরুতেই জেনে নেই প্রথম শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত গ্রেড সম্পর্কে
বর্তমানে মোট ২০টি গ্রেডের সরকারি চাকরিজীবী আছেন। উল্লেখ্য যে, যদিও শ্রেণি বিভাজন পদ্ধতির বদলে গ্রেড বিভাজন পদ্ধতি আনা হয়েছে তবুও ২০টি গ্রেড ৪টি শ্রেণিতে বিভক্ত। ১ম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত হলো গ্রেড-১ থেকে গ্রেড-৯ ৷
সকল সরকারি চাকরিজীবীর অবস্থান, মান-মর্যাদা, বেতন, ক্ষমতা ও সুযোগ-সুবিধা নির্ধারিত হয় তার গ্রেড অনুসারে তাই গ্রেড এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ২০টি গ্রেডের মধ্যে সর্বোচ্চ গ্রেড হলো গ্রেড-১ যা সরকারের পূর্ণ সচিবদের জন্য নির্ধারিত। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেকশন গ্রেড প্রাপ্ত অধ্যাপকরা গ্রেড-১ এর চাকরিজীবী। গ্রেড-২ এ আছেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।
গ্রেড-৩, ৪ এ আছেন সরকারের যুগ্ন সচিব, সরকারি কলেজের অধ্যাপক। গ্রেড-৫ এ আছে বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, এমপিওভুক্ত কলেজের উপাধ্যক্ষ। গ্রেড-৬ এ আছে উপ-পরিচালক, সিনিয়র কনসালটেন্ট, হজ অফিসার প্রমুখ। গ্রেড-৭ এ আছে সহকারি পরিচালক, জুনিয়র কনসালটেন্ট, সার্জন, ফিজিশিয়ান প্রমুখ। গ্রেড-৯ এ আছে মেডিকেল অফিসার, বিভিন্ন বিভাগের সহকারী পরিচালক, সহকারী প্রোগ্রামার, পুলিশের এএসপি ৷
এখন গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল সম্পর্কে জানবো
১ম শ্রেণী | বেতন স্কেল |
গ্রেড-১ | ৭৮০০০ (নির্ধারিত) |
গ্রেড-২ | ৬৬০০০ – ৭৬৪৯০ টাকা |
গ্রেড-৩ | ৫৬৫০০ – ৭৪৪০০ টাকা |
গ্রেড-৪ | ৫০০০০ – ৭১২০০ টাকা |
গ্রেড-৫ | ৪৩০০০ – ৬৯৮৫০ টাকা |
গ্রেড-৬ | ৩৫৫০০ – ৬৭০১০ টাকা |
গ্রেড-৭ | ২৯০০০ – ৬৩৪১০ টাকা |
গ্রেড-৮ | ২৩০০০ – ৫৫৪৭০ টাকা |
গ্রেড-৯ | ২২০০০ – ৫৩০৬০ টাকা |
বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলি সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
- সরকারি চাকরি:
বাংলাদেশে সরকারি বিভাগ, মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রকল্পে প্রথম শ্রেণির চাকরি পাওয়া যায়। এই চাকরিগুলি সরকারি নিয়োগ পরীক্ষা দ্বারা নিয়োগ দেয়া হয়।
- ব্যবসা ও বাণিজ্যিক সেক্টর:
বাংলাদেশে ব্যবসা ও বাণিজ্যিক সেক্টরে প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ রয়েছে। এই সেক্টরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি এবং ব্যবসায়িক প্রকল্পে প্রথম শ্রেণির চাকরি করা সম্ভব।
- শিক্ষা সেক্টর:
বাংলাদেশে শিক্ষা সেক্টরে প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ রয়েছে। এই সেক্টরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করতে পারেন ।
- সফটওয়্যার এবং ইট সেক্টর:
প্রযুক্তির দ্বারা সমৃদ্ধ এবং দ্রুত বৃদ্ধি লাভ করা সফটওয়্যার এবং ইট সেক্টরে চাকরির সুযোগ বেশি থাকতে পারে। এই সেক্টরে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং প্রগ্রামিং জ্ঞান থাকলে সহজেই চাকরি পাওয়া যায়।
- বিত্ত সেক্টর:
বাংলাদেশে বিত্ত সেক্টরে চাকরির সুযোগ বেশি থাকতে পারে। এই সেক্টরে বিত্ত প্রতিষ্ঠান এবং বিত্ত সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে প্রথম শ্রেণির চাকরি পাওয়া যায়। এই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন নিয়োগ করছে, যা দেশের কর্মসংস্থানের জন্য নতুন নতুন সুষোগ সৃষ্টি করেছে।
- প্রকৌশল এবং প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণ সেক্টর:
প্রকৌশল এবং প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণ সেক্টরে চাকরির সুযোগ বেশি থাকতে পারে। এই সেক্টরে পরিবেশ বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং পরিবেশ পরিচালনা সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠানে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করা যায়।
- স্বাস্থ্য সেক্টর:
স্বাস্থ্য সেক্টরে চাকরির সুযোগ বেশি থাকে। আমাদের দেশে হাসপাতালের সংখ্যা অনেক বেশি ৷ এই সেক্টরে হাসপাতাল, ক্লিনিক, ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি এবং স্বাস্থ্য প্রকল্পে প্রথম শ্রেণির চাকরি পাওয়া যায়।
- মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি:
বহুজাতিক কর্পোরেশন (MNCs) এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলিতে কাজ করা প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ সন্ধানকারী ব্যক্তিদের জন্য লাভজনক সম্ভাবনা উপস্থাপন করে। এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান শুধুমাত্র প্রতিযোগিতামূলক বেতন প্রদান করে না বরং বিশ্বব্যাপী কাজের পরিবেশ এবং অনুশীলনের এক্সপোজার প্রদান করে, একজনের পেশাদার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করতে সাহাষ্য করে ৷
- বিশেষ প্রতিষ্ঠান:
বিআইডব্লিউটিসি (BIWTC), বিআরটিএ (BRTA),, সরকারি বন্দরসমূহ বা সরকারি প্রজেক্টে সরকারি চাকরি করে নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের সুযোগ করে দিয়েছে।
- বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস(বিজেএস):
এ পরীক্ষার মাধ্যমে সহকারী জজ হতে পারবেন যা একটি মর্যাদাপূর্ণ ১ম শ্রেণির সরকারি চাকরি। এই পথটি বিচার বিভাগে একটি পুরস্কৃত কর্মজীবন প্রদান করে, ব্যক্তিদের ন্যায়বিচার করার এবং আইনকে সমুন্নত রাখার সুযোগ দেয়।
- সশস্ত্র বাহিনী:
সশস্ত্র বাহিনীতে আইএসএসবি উত্তীর্ণ হয়ে মিলিটারি একাডেমি/নেভাল একাডেমি/এয়ার ফোর্স একাডেমিতে নির্ধারিত প্রশিক্ষন সময়কাল সম্পন্ন করে লং কোর্সে লেফটেন্যান্ট এবং শর্ট কোর্সে(এএমসি, এডিসি, সিগন্যাল, ইন্জিনিয়ার্স) ক্যাপ্টেন/সমপদমর্যাদার কমিশন্ড অফিসার হওয়া যায় যা ১ম শ্রেনীর সরকারি চাকুরী। এর মাধ্যমে ব্যক্তিরা পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং উন্নয়নের সাথে জাতির সেবাকে একত্রিত করে, এমন একটি পেশা আপনি সহজেই অনুসরণ করতে পারে।
- ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইনটেলিজেন্সের সহকারী পরিচালক ৷
- সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার পদ ৷
- কৃষি / বীজ গবেষণা ইন্সটিটিউট এর সায়েন্টিফিক অফিসার ৷
- পেট্রোবাংলার সহকারী ব্যবস্থাপক ৷
- বাংলাদেশ স্যাট প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা (বিএসসি) ৷
- নন ক্যাডার সহকারী পরীক্ষা ৷
- কর পরীক্ষা ৷
- বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা যেমন- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংস্থা, বাংলাদেশ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মঞ্জুরী ইত্যাদি।
- উদ্যোক্তা এবং স্টার্টআপ সংস্কৃতি অন্য একটি প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ প্রদান করতে পারে।
- বিসিএস ক্যাডার ছাড়াও, ব্যক্তিরা ১০ম-৯ম গ্রেড ক্যাডারের অংশ না হয়েও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং সরকারি খাতের স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় চাকরির সুযোগ অন্বেষণ করতে পারে। এই পদগুলি বিভিন্ন ভূমিকা এবং দায়িত্ব প্রদান করে, যা বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের দক্ষ কার্যকারিতায় অবদান রাখে।
নিয়োগ প্রক্রিয়া:
এতক্ষণ তো চাকরির ক্ষেত্র নিয়ে অনেক কথা হলো এখন চাকরিতে কিভাবে নিয়োগ দেয়া হয় সে সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমরা জানব ইনশাআল্লাহ ৷
নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে সাধারণত বলতে গেলে, এটি প্রতিষ্ঠানের ধরণ এবং চাকরির সংশ্লিষ্ট শর্তাদি উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে সাধারণত নিয়োগ প্রক্রিয়াটি নিম্নলিখিত ধাপগুলিই অনুসরণ করে:
- বিজ্ঞাপন ও আবেদনপত্র:
প্রথমে প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে যেখানে চাকরির বিবরণ, যোগ্যতা ও আবেদনের পদ্ধতি উল্লেখ থাকে। প্রার্থীরা আবেদনপত্র পূরণ করে প্রতিষ্ঠানে জমা দেয়।
- নির্বাচন পরীক্ষা:
কিছু পদে নির্বাচন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে, যেখানে প্রার্থীদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং যোগ্যতা পরীক্ষা করা হয়।
- পরীক্ষাফল ঘোষণা:
পরীক্ষাফল ঘোষণা পরে নির্বাচিত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানানো হয়।
- সাক্ষাৎকার:
নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হতে পারে, যেখানে তাদের ব্যক্তিগত দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং সামরিক গুণাবলী মূল্যায়ন করা হয়।
- নির্বাচিত প্রার্থীর নিয়োগ:
সফল প্রার্থীদের কাছে নিয়োগ প্রদান করা হয় এবং তাদের সংশ্লিষ্ট চাকরির শর্তাদি সম্পন্ন করা হয়।
এই প্রক্রিয়াটি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তিত হতে পারে এবং প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা এবং পদ্ধতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। আপনার চাকরি আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট বা বিজ্ঞাপনে নির্দিষ্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন যা সঠিক ভাবে অনুসরণ করবেন।
সর্বশেষ সিদ্ধান্তে আসা যায় যে, বিসিএস ক্যাডারের বাইরেও সিভিল সার্ভিসের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ রয়েছে, যা ব্যক্তিদের জনপ্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী এবং অন্যান্য সরকারী বিভাগে পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ প্রদান করে।
এই পদগুলি স্থিতিশীলতা, প্রতিযোগিতামূলক বেতন এবং কর্মজীবনের অগ্রগতির সুযোগ করে দেয়, যা বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ সন্ধানকারীদের জন্য আকর্ষণীয় বিকল্প তৈরি করে।
তাই বিসিএস ক্যাডার না হতে পারলেও অথবা ব্যাংকে চাকরি না করলেও মন খারাপ করে হতাশ হবার কিছু নেই। বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
মাশা আল্লাহ!
যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে। আশা করি এই কন্টেন্টটি অনেকের উপকারে আসবে ইনশা আল্লাহ
যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য ।বিসিএস ছাড়াও প্রথম শ্রেণির যে সকল চাকরির ক্ষেত্র রয়েছে তা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে ।লেখককে ধন্যবাদ ।
বিসিএস এবং সরকারি জব ছাড়াও যে আরও অনেক জব আছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম এবং আরও জানতে পারলাম গ্রেড সম্পর্কে।বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।আসলে আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য মানানসই।কোন গ্রেড কি রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী দক্ষ হয়ে চাকরির প্রতিযোগিতায় নামা উচিত। এই লেখাটি পড়ে অনেক নতুন কিছু জানতে পারলাম। সবশেষে লেখককে সাধুবাদ জানাই এই লেখাটির জন্য।
অনেকেই শুধু বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরিকে সরকারি চাকরির একমাত্র সুযোগ মনে করে। এটি ছাড়াও ও আমাদের অন্য সরকারি চাকরি পাওয়ার এবং ভালো টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে এবং সেগুলো কি কি হতে পারে আর্টিকেলটি আমাদের সে ব্যাপারে ধারণা প্রদান করে।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।আসলে আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য মানানসই।কোন গ্রেড কি রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী দক্ষ হয়ে চাকরির প্রতিযোগিতায় নামা উচিত। যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য ।যুগোপযোগী এই কন্টেন্টের জন্য ধন্যবাদ লেখককে। আশা করি এই কন্টেন্টটি অনেকের উপকারে আসবে ইনশা আল্লাহ
বাংলাদেশের সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা সোনার হরিণ পাওয়ার মতোই এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায় যা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত গ্রেড সহ বুঝিয়ে বলা হয়েছে। এমন যুগোপযোগী কন্টেন্টের জন্য লেখক কে ধন্যবাদ জানাই ।
সরকারি চাকুরি এ যেন সাত রাজার ধনের মতন দুস্প্রাপ্য হয়ে গেছে। বাংলাদেশের সকল তরুন তরুনীরা কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় স্বপ্ন দেখেন একটা ভালো সরকারি চাকুরি করার। অনেকে জীবনের ৩০ বছর সময় পর্যন্ত খেটে যায় একটা প্রথম শ্রেণীর চাকুরির জন্য।প্রথম শ্রেনীর চাকুরি বলতে আমরা অনেকেই মনে করি বিসিএস এবং ব্যাংকের চাকুরি না হলে বুঝি সেই সুযোগ আর কোন চাকুরিতেই পাওয়া সম্ভব নয়।কিন্তু আজকের এই লেখার মাধ্যম এমন অজানাকে জানানোর একটা সুযোগ এলো বুঝি।কত সুন্দর করে প্রথম শ্রেনীর চাকুরি পাওয়ার বিভিন্ন ধরন এবং তার নিয়মনীতি তুলে ধরেছেন।শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।আশা করি যারা নিজের ব্যবসা না করার পক্ষে তারা হয়তো মনের কোনে সুপ্ত বাসনা সঞ্চার করেছেন একটা চাকুরির জন্য। তারা সময় নষ্ট না করে আর্টিকেলটির শুরু থেকে শেষ পড়ুন দেখবেন চমৎকার আইডিয়া হয়তো বেরিয়ে আসবে।লেখকের লেখায় অভিভূত না হয়ে পারলামনা।কি চমৎকার সময়োপযোগী এবং উপকারী লেখা লিখেছেন সম্মানিত লেখক।ইনশাআল্লাহ পরবর্তী এমন দারুন লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। আশা করি নিরাশ হবোনা।
বিসিএস ও ব্যাংকিং ছাড়াও যে প্রথম শ্রেণীর চাকরি করে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা ছিল না । এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পাওয়ার মতো গোছানো কোন উৎস এতদিন খুঁজে পাইনি। লেখক এ কনটেন্ট এ খুবই সহজ ও সুদক্ষভাবে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন। অসাধারণ একটি কন্টেন্ট। প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে প্রথম শ্রেণীর চাকরি প্রত্যাশিতদের জন্যই এই কনটেন্ট। লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।আসলে আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য মানানসই।কোন গ্রেড কি রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী দক্ষ হয়ে
এই পদগুলি স্থিতিশীলতা, প্রতিযোগিতামূলক বেতন এবং কর্মজীবনের অগ্রগতির সুযোগ করে দেয়, যা বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ সন্ধানকারীদের জন্য আকর্ষণীয় বিকল্প তৈরি করে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য।
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশ হয়ে পড়েন। কিভাবে সোনার হরিণ পাওয়া যায়, সবারই উচিত কোন উপায়ে চেষ্টা করা। উপায় লেখা আছে এখানে।
কন্টেন্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশ হয়ে পড়েন। কিভাবে সোনার হরিণ পাওয়া যায়, সবারই উচিত চেষ্টা করা। উপায় আছে এখানে।
কন্টেন্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
সরকারী প্রথম শ্রেণীর চাকরী বলতে আমরা বুঝি বিসিএস বা ব্যাংকের চাকরী।তবে বিসিএস বা ব্যাংক চাকরী ছাড়াও আরও অনেক সেক্টর রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকের ধারনা নেই।
বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
খুব সুন্দর একটি লেখা,যা অনেকের জন্য উপকারী।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক। প্রথম শ্রেণির চাকরির ক্ষেত্রে বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টর সবচেয়ে জনপ্রিয় হলেও, অন্যান্য ক্ষেত্রেও যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। এই চাকরিগুলো সম্পর্কে অনেকের ধারণা না থাকলেও, সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জন করে সরকারি বিভাগ, জনপ্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং অন্যান্য সেক্টরে সফল ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এসব চাকরি স্থিতিশীলতা, ভালো বেতন এবং কর্মজীবনের উন্নতির সুযোগ দেয়, যা বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না পেলেও প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে.বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য ।যুগোপযোগী এই কন্টেন্টের জন্য ধন্যবাদ লেখককে
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশ হয়ে পড়েন। কিভাবে সোনার হরিণ পাওয়া যায়, সবারই উচিত কোন উপায়ে চেষ্টা করা। উপায় লেখা আছে এখানে। প্রথম শ্রেণির চাকরিতে তরুণ প্রজন্ম ধাপে ধাপে তাদের জীবন পরিচালনা করতে পারে। মূলত নিজের মানুষের কর্মকাণ্ড, গুণগত মান ও শিক্ষাই আমাদের স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মূল বিষয়।
কন্টেন্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
অনেকেই বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশ হয়ে পড়েন। কিভাবে সোনার হরিণ পাওয়া যায়, সবারই উচিত কোন উপায়ে চেষ্টা করা। প্রথম শ্রেণির চাকরিতে তরুণ প্রজন্ম ধাপে ধাপে তাদের জীবন পরিচালনা করতে পারে। মূলত নিজের মানুষের কর্মকাণ্ড, গুণগত মান ও শিক্ষাই আমাদের স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মূল বিষয়।
কন্টেন্টের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
অনেকে জানেন ই না বিসিএস ও ব্যাংকিং চাকরি ছাড়াও প্রথম শ্রেণির চাকরির আরো ক্ষেত্র রয়েছে। তারা বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরল চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশায় ভুগেন। এ কনটেন্ট তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ। তবে, এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না।তাই বিসিএস ক্যাডার না হতে পারলেও অথবা ব্যাংকে চাকরি না করলেও মন খারাপ করে হতাশ হবার কিছু নেই। বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুবই প্রতিযোগিতামূলক।সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা সোনার হরিণ পাওয়ার মতোই। অনেকেই বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশ হয়ে পড়েন।এমনকি অনেকে জীবনের ৩০ বছর সময় পর্যন্ত খেটে যায় একটা প্রথম শ্রেণীর চাকুরির জন্য।প্রথম শ্রেনীর চাকুরি বলতে আমরা অনেকেই বিসিএস এবং ব্যাংকের চাকুরি কে বুঝি।যা না হলে বুঝি সেই সুযোগ আর কোন চাকুরিতেই পাওয়া সম্ভব নয়।কিন্তু আজকের এই লেখার মাধ্যম অনেক অজানাকে জানানোর একটা সুযোগ হলো। প্রথম শ্রেনীর চাকুরির বিভিন্ন ধরন যেমন শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম এবং তার নিয়মনীতি তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।পরবর্তী তে আরও সুন্দর সুন্দর লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
বর্তমানে সরকারি চাকরি প্রত্যেকটি শিক্ষিত যুব সমাজের জন্য সোনার হরিণের মত।আর বিসিএস এবং ব্যাংকের কথা তো বলাই বাহুল্য। বিসিএস কিংবা ব্যাংকের পরীক্ষায় আমরা উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে যাই।এটা ঠিক নয়, এছাড়াও কিছু প্রথম শ্রেণীর চাকরি আছে, যেগুলো সম্পর্কে আমাদের জানা এবং বোঝা উচিত। আমাদের মেধাটাকে সঠিক জায়গায় কাজে লাগিয়ে একটি সুন্দর সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করতে পারি। আর এই কনটেন্টটি বর্তমানে শিক্ষিত যুব সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। আমি আরো এই ধরনের সুন্দর কনটেন্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকবো ইনশাআল্লাহ।
✒️আমার কাছে পরিস্কার হলো। এতো, এতো প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ ছিলো ! জীবনের শেষ প্রান্তে আফশোস হয়, বোকা বানিয়ে রেখেছে সবাই মিলে। যেন বি,সি,এস ক্যাডার আর ব্যাংক এর চাকরির বাইরে কোথাও কোন সম্মানজনক, পারমানেন্ট সুযোগ সুবিধার চাকরি নাই! আছে এবং অসংখ্য ক্ষেত্রে , জানতে হবে নিজে থেকে ও হীনমন্যতা, সংকীর্ণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। বিস্তারিত লেখা রয়েছে এখানে।
✒️🤲🏼💡অনুরোধ রইল এই অসামান্য আর্টিকেলটি পড়ে দেখবার জন্য। বর্তমান প্রেক্ষাপটে, প্রজন্মের জন্য এটা একটা দিকর্নিদেশনা মূলক পোস্ট । অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে।🤲🏼❤️
বিসিএস এবং সরকারি জব ছাড়াও যে আরও অনেক জব আছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম এই কনটেন্টটির মাধ্যমে।যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য।বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।অনেকেই শুধু বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরিকে সরকারি চাকরির একমাত্র সুযোগ মনে করে হতাশ হয়ে পড়ে।এই আর্টিকেলটিতে কত সুন্দর করে প্রথম শ্রেনীর চাকুরি পাওয়ার বিভিন্ন ধরন গ্রেড এবং তার নিয়মনীতি বিস্তারিত বুঝিয়ে বলা হয়েছে।শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ সম্মানিত লেখক কে এত সুন্দর ও সময়োপযোগী প্রতিবেদনটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
বর্তমানে সরকারি চাকরি মানে সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার মত অবস্থা। আবার সেখানে বিসিএস ও ব্যাংক খাতের মত প্রথম শ্রেণীর চাকরিতে এখন অনেক প্রতিযোগিতা। কিন্তু অনেকের জানা নেই বিসিএস ও ব্যাংক বাদে অনেক প্রথম শ্রেণীর চাকরি রয়েছে যেগুলো একি সমান সম্মানিত। যারা এই বিষয়ে না যেনে প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাচ্ছে না ভেবে হতাশায় ভেঙে পড়েছে তারা এই কনটেন্টটি পরে পরিষ্কার ধারণা পাবেন।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায় যা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত গ্রেড সহ বুঝিয়ে বলা হয়েছে।যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য ।শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন।এমন যুগোপযোগী কন্টেন্টের জন্য লেখক কে ধন্যবাদ জানাই ।
প্রতিটি শিক্ষার্থীর সপ্ন থাকে লেখা পড়া শেষ করে দেশের সর্ব্বোচ্চ পদে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার।কিন্তু বর্তমান চাকরির বাজারে এই সপ্ন যেন আকাশ ছোয়ার মতো!আর বিসিএস এই পদের জন্য মূল হাতিয়ার মনে করে থাকেন।কিন্তু বিসিএর এর মাধ্যমে ব্যংকে চাকরি না হলে হতাশায় ভুগে থকেন।তবে ব্যংক ছাড়াও যে আরে অনেক পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে প্রথম শ্রেণীর জন তা জানতে পারি এই কন্টেন্ট এর মাধমে। তাই চলুন আর হতাশা না বাড়িয়ে নিজেকে প্রস্তুত করি এই সুযোগ কাজপ লাগাতে।
প্রতিটি শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে লেখা পড়া শেষ করে দেশের সর্ব্বোচ্চ পদে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।বিসিএস এই পদের জন্য মূল হাতিয়ার মনে করে থাকেন।কিন্তু বিসিএর এর মাধ্যমে ব্যাংকে চাকরি না হলে হতাশায় ভুগে থাকেন।কিন্তু অনেকের জানা নেই বিসিএস ও ব্যাংক বাদে অনেক প্রথম শ্রেণীর চাকরি রয়েছে যেগুলো একি সমান সম্মানিত। যারা এই বিষয়ে না যেনে প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাচ্ছে না ভেবে হতাশায় ভেঙে পড়েছে তাদের এই আর্টিকেল টি পড়া উচিত। অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকুরি প্রত্যাশি সকলের জন্য খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। যারা বিসিএস বা ব্যাংকে ভালো কিছু করতে না পেরে হতাস তাদের জন্য উক্ত কনটেন্টটি অন্ধকার রাতে পুর্ণ চাদের আলো। ধন্যবাদ লেখককে হতাশাগ্রস্ত শিক্ষিত বেকারদের জীবন তরী সঠিক পথে পরিচালনা করার দিকনির্দেশনা মুলক কনটেন্ট এর জন্য।
বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ ভাবে যে বিসিএস ও ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি করা যাবে কিনা বা এমন চাকরি আছে কিনা। এই কন্টেনটিতে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন । এই কনটেনটিতে গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল সম্পর্কে জানানো হয়েছে।
🌺✨ দারুণ এবং তথ্যবহুল লেখা! 🌟
👏মাশাআল্লাহ, লেখক অত্যন্ত দক্ষতার সাথে বিসিএস এবং ব্যাংকিং সেক্টর ছাড়াও বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগগুলো নিয়ে বিস্তারিত এবং মূল্যবান তথ্য উপস্থাপন করেছেন। 🏛️ সরকারি বিভাগ, শিক্ষা, সফটওয়্যার ও আইটি, স্বাস্থ্য, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, এবং অন্যান্য সেক্টরে প্রথম শ্রেণির চাকরির সম্ভাবনা নিয়ে এই লেখাটি খুবই কার্যকরী। 📊 সরকারি চাকরির শ্রেণিবিভাগ ও বেতন কাঠামো সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে, যা চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য দারুণ সহায়ক হবে।📋নিয়োগ প্রক্রিয়া ও ধাপগুলো সহজভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। 🚀 বিসিএস ক্যাডার ছাড়াও উদ্যোক্তা ও স্টার্টআপ সংস্কৃতিতেও প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ অন্বেষণ করা সম্ভব।
💼✨এই লেখাটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন কীভাবে সঠিক যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জন করে বিভিন্ন সেক্টরে সফল ক্যারিয়ার গড়া যায়, যা বিসিএস ও ব্যাংকিংয়ের বাইরে অনেকেই জানেন না। 📖👏সবাইকে এই লেখাটি পড়ার জন্য উৎসাহিত করছি কারণ এটি অনেকের মনোবল বৃদ্ধি করবে যারা বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না পেয়ে হতাশ এবং এটি আপনাকে নতুন দিক নির্দেশনা প্রদান করবে🎯।
🌐ধন্যবাদ লেখককে, এমন তথ্যবহুল ও অনুপ্রেরণামূলক লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।ইনশাআল্লাহ, ভবিষ্যতে এমন আরও চমৎকার লেখা পাবো বলে আশা রাখি।
যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট।
যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য।বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।অনেকেই শুধু বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরিকে সরকারি চাকরির একমাত্র সুযোগ মনে করে হতাশ হয়ে পড়ে।এই আর্টিকেলটিতে কত সুন্দর করে প্রথম শ্রেনীর চাকুরি পাওয়ার বিভিন্ন ধরন গ্রেড এবং তার নিয়মনীতি বিস্তারিত বুঝিয়ে বলা হয়েছে।শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ সম্মানিত লেখক কে এত সুন্দর ও সময়োপযোগী প্রতিবেদনটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
মাশা আল্লাহ, খুব ভালো লিখেছেন।
যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে। আশা করি এই কন্টেন্টটি আমাদের অনেকের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ
বাংলাদেশের সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা সোনার হরিণ পাওয়ার মতোই এটা আমরা সবাই জানি।বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুবই প্রতিযোগিতামূলক।বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন,ইনশাআল্লাহ।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।পরবর্তী তে আরও সুন্দর সুন্দর কন্টেন্টের অপেক্ষা থাকলাম।
বি সি এস বা ব্যাংকের চাকরি না পেয়ে যারা হতাশ এই কন্টেন্টটি তাদের জন্য।প্রথম শ্রেণির বিভিন্ন সরকারি চাকরির খবর ও বেতন গ্রেডের তালিকা তুলে ধরা হয়েছে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে যুগোপযোগি এই কন্টেন্টটি তুলে ধরার জন্য।
বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হবার কিছু নেই। বিসিএস, ব্যাকের চাকরি ছাড়াও প্রথম শ্রেণির চাকরি রয়েছে যেগুলোতে আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট, লেখক কে ধন্যবাদ
বিসিএস ক্যাডার না হতে পারলেও অথবা ব্যাংকে চাকরি না করলেও মন খারাপ করে হতাশ হবার কিছু নেই। বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে অন্যান্য চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন। ধন্যবাদ লেখককে যিনি এরকম সময়ওউপযোগী একটা আর্টিকেল লিখেছেন।
চাকরি ? সেতো সোনার হরিণ ! আর সকারী চাকরি তার কথা তো বলাই বাহুল্য ! তারপরেও চাকরি নামক সোনার হরিণের পিছনে মানুষের অবিরাম ছুটে চলা । পড়াশুনা করে অনেকের বা বেশির ভাগেরই আশা থাকে দেশের একজন প্রথম শ্রেনীর সরকারি চাকরিজীবী হওয়ার । আর সে লক্ষ্যে বিসিএস,ব্যাংকের জব এই দুই শ্রেনীর চাকরির পিছনে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী চেষ্টা চালিয়ে যায়।এর মধ্য থেকে কেউ সফল হয়ে সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌঁছে যায় আবার কেউ ব্যর্থ হয়ে হতাশায় ভুগে । কিন্তু অনেকেই হয়তো জানে না বিসিএস এবং ব্যাংকিং সেক্টরের ঐতিহ্যবাহী রুটগুলির বাইরে,বাংলাদেশ বিভিন্ন প্রথম-শ্রেণীর চাকরির সুযোগ দেয় যা কম পরিচিত কিন্তু সমানভাবে ফলপ্রসূ। এই আর্টিকালটিতে সে সম্পর্কে বিভিন্ন জিনিস তুলে ধরা হয়েছে । লেখককে অনেক ধন্যবাদ এই রকম একটি লেখা সবার সামনে তুলে ধরার জন্য ।
স্বপ্ন দেখা মানবজাতির একটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশের বেশিরভাগ অনার্স ও মাস্টার্স এর ছাত্র-ছাত্রীরা স্বপ্ন দেখে সে একজন বিসিএস ক্যাডার বা ব্যাংকে চাকরিজীবী হবার।
কিন্তু এই জনবহুল বাংলাদেশে সবার এই স্বপ্নটা পূরণ হয় না। বিসিএস ক্যাডার বা ব্যাংকে জব ছাড়াও সিভিল সার্ভিস এ প্রথম শ্রেণীর অনেকগুলা চাকরির সুযোগ রয়েছে। যা এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে প্রথম শ্রেণীর বিভিন্ন সেক্টরের চাকুরীর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
তাই হতাশাগ্রস্ত না হয়ে নিজের ইচ্ছাশক্তি, দক্ষতা এবং মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত বিভিন্ন সেক্টরে নিজেদের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে নিজের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দেওয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর তথ্যবহুল কনটেন্টি উপস্থাপন করার জন্য।
বিসিএস ক্যাডার ছাড়া ও যে প্রথম শ্রেণির চাকুরিভুক্ত হওয়া যায়, তা এই কন্টেন্ট টি পড়ে জানতে পারলাম। আসলে বর্তমানে একটা সরকারি চাকুরী পাওয়া আর সোনার হরিন হাতে পাওয়ার সমান। যারা লেখা পড়া করে সবার ই একটি স্বপ্ন থাকে একটি সরকারি চাকুরীর। আর প্রথম শ্রেণির চাকুরী তো আরো কঠিন ব্যাপার বলে সবার একটা ধারনা থাকে,।আপনার এই কন্টেন্ট টি পড়লে আমার মতো অনেকের ধারনা পাল্টে যাবে। বিসিএস ও ব্যাংকিং ছাড়া ও যে আরও অনেক সেক্টর আছে তাতে অনায়াসে যোগ্যতা ও অবিজ্ঞতা অর্জন করে ১ম শ্রনির কর্মকর্তা হবার সুযোগ রয়েছে,,তা জানতে পারলাম ।। আশা করি এই কন্টেন্ট টি অনেকের উপকারে আসবে।।।
সময়োপযোগী একটি কনটেন্ট, বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।আসলে আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য মানানসই।কোন গ্রেড কি রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী দক্ষ হয়ে চাকরির প্রতিযোগিতায় নামা উচিত।যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য। মোটকথা আমাদের উচিৎ বিসিএস কিংবা ব্যাংক জবের আশায় বসে না থেকে গ্রেড বিত্তিক জবগুলোর জন্য আমাদের নিজেদের আরো দক্ষ করে গড়ে তোলা, আশা করি এই কনটেন্টটি সবার উপকারে আসবে
মা শা আল্লাহ, সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট এবং খুবি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে বেকারত্বের হার কমাতে এই কন্টেন্টটি কাজে দিবে কারন বাংলাদেশের ৯০% মানুষ ই মনে করে ১ম শ্রেণির সরকারি
চাকরি বলতে শুধুই বিসিএস,ব্যাংক কিন্তু এর বাহিরে ও যে আরো সেক্টর আছে ১ম শ্রেনীর চাকরির জন্য তা অনেকেই জানেন না। বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার প্রতিযোগিতা মূলক, আমাদের যুবসমাজের উচিত কোন সেক্টর তাদের জন্য মানানসই সেটা বুঝা এবং কোন সেক্টরে তারা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায় তার উপর ভিত্তি করে তাদের দক্ষতা অর্জন করে বাস্তবায়ন করা। এই কন্টেন্টটি তাদের অনেক সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।
অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।
বাংলাদেশে বিসিএস,ব্যাংক ছাড়াও প্রথম শ্রেনীর অন্যান্য চাকরি রয়েছে। যা কম পরিচিত কিন্তু সমানভাবে ফলপ্রসূ। আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
বিসিএস ক্যাডার না হতে পারলেও অথবা ব্যাংকে চাকরি না করলেও মন খারাপ করে হতাশ হবার কিছু নেই। বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
মাশাআল্লাহ। সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট। যারা বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েন তাদের জন্য এই লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিসিএস ছাড়াও যে প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা হওয়া যায় তার এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে অত্যন্ত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ধন্যবাদ লেখককে এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের সামনে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
বাংলাদেশে চাকরি মানে হলো ব্যাংক ও বিসিএস। এর বাহিরে আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ চাকরি রয়েছে তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেল টিতে।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক। বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায় যা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত গ্রেড সহ বুঝিয়ে বলা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে যুগোপযোগি এই কন্টেন্টটি তুলে ধরার জন্য।
বাংলাদেশে বিসিএস এবং ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি করা সম্ভব। এই চাকরিগুলি অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরিগুলির মধ্যে প্রতিষ্ঠানের রুট হিসেবে গণ্য হয়। তবে, বাংলাদেশে প্রথম-শ্রেণীর চাকরির অন্যান্য সুযোগগুলি থাকতেও সেগুলি অনেকটা অপরিচিত হতে পারে। বিসিএস এবং ব্যাংকিং ছাড়া এই সেক্টরের বাইরে অনেক অন্যান্য প্রথম-শ্রেণীর চাকরিগুলি রয়েছে যা উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে প্রাপ্তি করা যায়।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিগুলি বিভিন্ন গ্রেডে বিভক্ত আছে এবং প্রথম শ্রেণীর চাকরিগুলি পাওয়া যায় বিভিন্ন সেক্টরে। ব্যবসা ও বাণিজ্যিক সেক্টরে, শিক্ষা সেক্টরে এবং সরকারি বিভাগ, মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায়। এই চাকরিগুলি সরকারি নিয়োগ পরীক্ষা দ্বারা নিয়োগ দেওয়া হয়। এই চাকরিগুলির জন্য বেতন স্কেল বিভিন্ন গ্রেডের সাথে নির্ধারিত করা হয়েছে। গ্রেড-১ থেকে গ্রেড-৯ পর্যন্ত সব গ্রেডের চাকরিজীবীদের জন্য বেতন স্কেল নির্ধারিত আছে।সফটওয়্যার এবং ইট সেক্টরে প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ বেশি থাকতে পারে, যেখানে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং প্রগ্রামিং জ্ঞান দরকার। বিত্ত সেক্টরে, প্রকৌশল এবং প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণ সেক্টরে, স্বাস্থ্য সেক্টরে, এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ রয়েছে। ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইনটেলিজেন্সের সহকারী পরিচালক, বিশেষ প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস(বিজেএস), সশস্ত্র বাহিনীতে কৃষি / বীজ গবেষণা ইন্সটিটিউটে অন্য একটি প্রথম শ্রেণির চাকরির সুযোগ রয়েছে। তাদের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পরীক্ষা রয়েছে যেমন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংস্থা, বাংলাদেশ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মঞ্জুরী ইত্যাদি।
সর্বশেষ সিদ্ধান্তে আসা যায় যে, বিসিএস ক্যাডারের বাইরেও সিভিল সার্ভিসের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ রয়েছে, যা ব্যক্তিদের জনপ্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী এবং অন্যান্য সরকারী বিভাগে পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ প্রদান করে।
এই পদগুলি স্থিতিশীলতা, প্রতিযোগিতামূলক বেতন এবং কর্মজীবনের অগ্রগতির সুযোগ করে দেয়, যা বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ সন্ধানকারীদের জন্য আকর্ষণীয়।
উপরোক্ত কন্টেন্টের মাধ্যমে একজন সরকারি চাকরি অনুসন্ধানকারী অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারে।যুগোপযোগী একটি কনটেন্ট, লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট আমাদের সকলের কাছে উপস্থাপন করার জন্য।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আকাঙ্ক্ষিত বিষয়। সত্যিই, সরকারি চাকরি যেন সোনার হরিণ পাওয়ার মতোই কঠিন মনে হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে একজন সফল চাকরিজীবী হওয়া সম্ভব। বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি দেশের প্রথম শ্রেণির চাকরির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সম্মানিত হলেও, এর বাইরেও অনেক কম পরিচিত কিন্তু ফলপ্রসূ চাকরির সুযোগ রয়েছে।যারা এই বিষয়ে না যেনে প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাচ্ছে না ভেবে হতাশায় ভেঙে পড়েছে তাদের এই আর্টিকেল টি পড়া উচিত|
বিসিএস আর ব্যাংকের চাকরি অবশ্যই সম্মানের। কিন্তু এর বাইরেও যে অনেক ভালো মানের বিভিন্ন সেক্টরে চাকরির সুযোগ আছে তা অনেকের অজানা। এজন্য বিসিএস আর ব্যাংকের চাকরি না পেলে অনেকেই হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে যায়। এসমস্ত লোকদের জন্য এই কন্টেন্ট হতে পারে অনেক ভালো সমাধান। এসব সেক্টরের চাকরিরও অনেক উচ্চমানের সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয় যা এই কন্টেন্ট না পড়লে জানতে পারতাম না। ধন্যবাদ লেখককে এরকম চমৎকার একটা কন্টেন্ট দেয়ার জন্য।
বিসিএস ক্যাডারের বাইরেও সিভিল সার্ভিসের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ রয়েছে, যা ব্যক্তিদের জনপ্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী এবং অন্যান্য সরকারী বিভাগে পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ প্রদান করে।
এই পদগুলি স্থিতিশীলতা, প্রতিযোগিতামূলক বেতন এবং কর্মজীবনের অগ্রগতির সুযোগ করে দেয়, যা বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ সন্ধানকারীদের জন্য আকর্ষণীয় বিকল্প তৈরি করে।
সত্যিই কন্টেন্টটি অনেক ইনফরমেশনাল ছিলো। এতো সুন্দর একটি কন্টেন্টের জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না যে বি সি এস ছাড়া ও সরকারি অনেক গ্রেডের চাকরি আছে। মাশাআল্লাহ, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বা পড়ে জানা যাবে, আর যারা সরকারি চাকরির পস্তুুতি নিচ্ছেন, তারা এটি পড়ে ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ সামনে আরো অনেক এমনউপকারি আর্টিকেল পাব।
চোখ খুলে দেওয়া এই লেখাটির জন্য লেখককে সাধুবাদ।আমাদের দেশের হতাশায় নিমজ্জিত লাখো তরুন তরুনীর জন্য পথনির্দেশিকা হতে পারে এই প্রবন্ধটি।গ্রেড-১ থেকে গ্রেড-৯ এর আকর্ষনীয় বেতনস্কেল যেমন তাদের উজ্জীবিত করবে সেই সাথে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইটি, বানিজ্য, প্রবীণ সংস্থা, বিত্ত, জুডিশিয়াল, সশস্ত্র ইত্যাদি বিভিন্ন সিভিল সার্ভিসের প্রথম শ্রেনীর শাখাপ্রশাখাগুলো তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত করবে।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন এক অমূল্য রত্ম পাওয়ার মত। আমাদের মধ্যে অনেকেই জানি না যে বি সি এস ছাড়া ও সরকারি অনেক গ্রেডের চাকরি আছে। বিসিএস ও ব্যাংকের চাকরি ছাড়া ও অনেক পদের সরকারির সুযোগ আছে। মাশাআল্লাহ, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বা পড়ে জানা যাবে, আর যারা সরকারি চাকরির পস্তুুতি নিচ্ছেন, তারা এটি পড়ে ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন। ইনশাআল্লাহ সামনে আরো অনেক এমনউপকারি আর্টিকেল পাব।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরির মধ্যে সাধারণত বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি খুবই জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি। তবে এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানিনা। সকল সরকারি চাকরিজীবীর অবস্থান, মান-মর্যাদা, বেতন, ক্ষমতা ও সুযোগ-সুবিধা নির্ধারিত হয় তার গ্রেড অনুসারে।
গ্রেড-১ যা সরকারের পূর্ণ সচিবদের জন্য নির্ধারিত। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।গ্রেড-২ এ আছেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।
গ্রেড-৩, ৪ এ আছেন সরকারের যুগ্ন সচিব, সরকারি কলেজের অধ্যাপক। গ্রেড-৫ এ আছে বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক, এমপিওভুক্ত কলেজের উপাধ্যক্ষ। গ্রেড-৬ এ আছে উপ-পরিচালক, সিনিয়র কনসালটেন্ট, হজ অফিসার প্রমুখ। গ্রেড-৭ এ আছে সহকারি পরিচালক, জুনিয়র কনসালটেন্ট, সার্জন, ফিজিশিয়ান প্রমুখ। গ্রেড-৯ এ আছে মেডিকেল অফিসার, বিভিন্ন বিভাগের সহকারী পরিচালক, সহকারী প্রোগ্রামার, পুলিশের এএসপি ৷
বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়া সম্ভব।
ব্যাংক বিসিএস এর পিছনে ছুটতে ছুটতে চাকরি প্রার্থীরা হয়রানির শিকার হচ্ছে। এরাই বুঝতেই চাইনা যে এগুলো বাদে অনেক ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া একটি সোনার হরিণ পাওয়ার মতো বিষয় আমরা সবাই জানি।বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুবই প্রতিযোগিতামূলক। আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য। কোন প্রেড কি সুযোগ, সুবিধা দিয়ে থাকে সে অনুযায়ী আমাদের দক্ষ হয়ে উঠা উচিত এবং সে অনুযায়ী চেষ্টা করা। আমরা অনেকেই জানি না যে বিসিএস ও ব্যাংকিং চাকরি ছাড়াও প্রথম শ্রেণির চাকরির আরো ক্ষেত্র রয়েছে।আমরা অনেকেই বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরির সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভুগি। উক্ত কনটেন্টটি এই হতাশা থেকে বেরিয়ে আসতে আমাদের সকলকেই সাহায্য করবে ইং শা আল্লাহ।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চাকরির ক্ষেত্রে বিসিএস এবং ব্যাংক চাকুরীকেই মানুষ বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এই ২ টি ছাড়াও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না। এই লেখাটিতে আপনারা বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণির অন্যান্য চাকরিগুলি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
বিসিএস এবং সরকারি জব ছাড়াও যে আরও অনেক জব আছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম এবং আরও জানতে পারলাম গ্রেড সম্পর্কে। বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক। আসলে আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য মানানসই।কোন গ্রেড কি রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী দক্ষ হয়ে চাকরির প্রতিযোগিতায় নামা উচিত। এই লেখাটি পড়ে অনেক নতুন কিছু জানতে পারলাম। সবশেষে লেখককে সাধুবাদ জানাই এই লেখাটির জন্য।
বাংলাদেশের সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হল বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরি গুলোর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি। এই দুই চাকরির বাইরে ও বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ দেয় যা কম পরিচিত কিন্তু সমানভাবে ফলপ্রসু। এই কনটেন্ট থেকে বাংলাদেশে বিসিএস ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর অন্যান্য চাকরিগুলি সম্পর্কে সকলেই জানতে পারবে।
অনেকেই মনে করেন বাংলাদেশে ব্যাংক বা বিসিএস ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি নেই। বিসিএস এ না টিকলে অনেকই হতাশ হয়ে পড়েন। বাংলাদেশে সরকারি চাকরি পাওয়া আর সোনার হরিণ পাওয়া একই কথা। এই দুটি চাকরি নিঃসন্দেহেই অনেক সম্মানের চাকরি কিন্তু এর বাইরেও প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকরি আছে তা অনেকই জানে না।
যোগ্যতা আর শ্রম থাকলে যে কেউই সফল হতে পারবে ইনশাআল্লাহ। তাই ব্যাংক আর বিসিএস এ না টিকলেও মেধা, শ্রম আর যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে যে কেউই সরকারি চাকরি করতে পারেন। এই কনটেন্টটি পড়লে আরো ধারণা পেয়ে যাবে সবাই। আজকের কনটেন্টটি খুবই সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট।
বাংলাদেশে আমরা সরকারি চাকরির মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরি বলতে শুধু বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরিকেই মনে করে থাকি।কারণ এগুলো সরকারি চাকরির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়।কিন্ত এগুলোর বাইরে আরও অনেক ক্যাটাগরির প্রথম শ্রেণীর চাকরি রয়েছে তা আমাদের অজানা ছিল। এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারলাম। এই কন্টেন্টটিতে লেখক বিভিন্ন ধরনের প্রথম শ্রেণীর চাকরি,এদের ধরন,গ্রেডসহ সমস্ত তথ্যাবলী বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। তাই যারা প্রথম শ্রেণীর চাকরি করতে আগ্রহী,তারা এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে নিজেদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে পারবেন বলে আমি মনে করি।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এই সময়উপযোগী ও প্রেরণামূলক কন্টেন্টটি লেখার জন্য।
সরকারি চাকরির গ্রেড বা শ্রেণী, কোন পদে নিয়োগ হলে সেটা কোন গ্রেডের অধীন হচ্ছে, বেতন স্কেল, পদমর্যাদাসহ সামগ্রিক বিষয়গুলো নিয়ে সুস্পষ্ট আলোচনা করা হয়েছে এখানে। অনেক কিছুই নতুন করে জেনেছি যা আগে জানতাম না। ধন্যবাদ লেখকে এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করার জন্য।
আপনিও কি বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষের মতো ভেবেছেন যে বিসিএস ও ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি করা যাবে কিনা বা এমন চাকরি আছে কিনা ?
সময়উপযোগী ও প্রেরণামূলক কন্টেন্ট।
বিসিএস এবং ব্যাংকিং সেক্টরের রুটগুলির বাইরেও সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে একজন সফল প্রথম শ্রেণির চাকুরিজীবী হওয়া যায় বিভিন্ন সেক্টরে যেমন : সরকারি প্রতিষ্ঠানে, ব্যবসা ও বাণিজ্যিক সেক্টর, শিক্ষা সেক্টর, সফটওয়্যার এবং আইটি সেক্টর, বিত্ত সেক্টর, প্রকৌশল এবং প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণ সেক্টর, স্বাস্থ্য সেক্টর, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ও বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) এমনকি সশস্ত্র বাহিনীতেও প্রথম শ্রেণির অফিসার হওয়া যায় যা আমরা এই কন্টেন্টি পড়ে জানতে পারলাম। তাছাড়াও গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে এখানে যা অনেকেরি অজানা। এই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টি উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
বাংলাদেশে প্রথম শ্রেনীর চাকরি মানেই বিসিএস ক্যাডার এবং ব্যাংক জব ,আসলেই কি তাই? আসুন আসল তথ্যটি জেনে নিই এই কন্টেন্ট থেকে। সরকারী চাকরির গ্রেড বিভাজন সম্পর্কেও জানতে পারবো এখানে। বিসিএস ক্যাডারের বাইরেও অনেক জায়গায় প্রথম শ্রেনীর চাকরির সুযোগ রয়েছে । বিসিএস ক্যাডার বা ব্যাংক জব না হলেও মন খারাপের কিছু নেই কারন প্রবল ইচ্ছা শক্তি,দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে কন্টেন্ট এ উল্লেক্ষিত সেক্টরে চাকরি করে প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দেয়া সম্ভব।
বাংলাদেশে বর্তমানে চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক। আমরা সরকারি চাকরির মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরি বলতে শুধু বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরিকেই মনে করে থাকি। এগুলো ছাড়াও সরকারি প্রথম শ্রেণীর অনেক চাকরি রয়েছে যা থেকে আমরা অনভিজ্ঞ। একজন সফল চাকুুরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি পড়ে সরকারি সেই সকল চাকরি সম্পর্কে জানা যাবে। যারা সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারী। ধন্যবাদ লেখক কে।
বাংলাদেশে সরকারি বিভাগ, মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রকল্পে প্রথম শ্রেণির চাকরি পাওয়া যায়। এই চাকরিগুলি সরকারি নিয়োগ পরীক্ষা দ্বারা নিয়োগ দেয়া হয়। আমরা অনেকেই জানিনা বিসিএস ও ব্যাংক জব ছাড়া বাংলাদেশে আর কি কি প্রথম শ্রেণির জব আছে। এই লেখাটি পড়লে প্রথম শ্রেণির জবগুলো নিয়ে সুস্পষ্ট একটি ধারণা পাওয়া যাবে।
লেখক এর এ কনটেন্ট টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করেছেন। গ্রেট সম্পর্কে বিস্তারিত চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। চাকরির বাজারে বিভিন্ন ধরনের অবস্থান সম্পর্কে জানিয়েছেন। তাই চাকরিজীবীদের হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। চাকরির বাজারে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরার জন্য চেষ্টা করতে হবে এবং চাকরির সুনিশ্চিত করতে কন্টেন্ট টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।অসংখ্য লোকদের মতো আমিও জানি বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ।এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না।বিসিএস ক্যাডারের বাইরেও সিভিল সার্ভিসের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ রয়েছে, যা ব্যক্তিদের জনপ্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী এবং অন্যান্য সরকারী বিভাগে পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ প্রদান করে।বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপরে উল্লেখিত এসব সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ লেখক কে অত্যন্ত যুগ উপযোগী ও উপকারী একটি কন্টেন্ট আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক। প্রথম শ্রেণির চাকরির ক্ষেত্রে বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টর সবচেয়ে জনপ্রিয় হলেও, অন্যান্য ক্ষেত্রেও যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। এই চাকরিগুলো সম্পর্কে অনেকের ধারণা না থাকলেও, সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জন করে সরকারি বিভাগ, জনপ্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং অন্যান্য সেক্টরে সফল ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এসব চাকরি স্থিতিশীলতা, ভালো বেতন এবং কর্মজীবনের উন্নতির সুযোগ দেয়, যা বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না পেলেও প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে.বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য ।তাই যারা প্রথম শ্রেণীর চাকরি করতে আগ্রহী,তারা এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে নিজেদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে পারবেন বলে আমি মনে করি।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এই সময়উপযোগী ও প্রেরণামূলক কন্টেন্টটি লেখার জন্য।
বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ। তবে, এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না।বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি ছাড়াও নিজের মেধা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে যে কেউ প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। আশা করছি কনটেন্টি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে।
চাকরি খোঁজ করার আগে এটা সম্পর্কে সবার ধারনা নেয়া উচিত আমি মনে করি। আমি এ কন্টেন্টটি না পড়লে এতো বিস্তারিত জানতে পারতাম না। এখন তো সবক্ষেত্রে প্রচুর প্রতিযোগিতা তারপরও চেষ্টা করে দেখতে তো সমস্যা নেই। তাই সরকারি চাকরি বা ব্যাংকে চাকরি যদি না হয় তো অন্য আর যে অপশন আছে ওগুলো থেকে চেষ্টা করা উচিত যেটাতে টিকে যাওয়া যায়। আর আল্লাহ নিশ্চয়ই কোনও না কোনও টিতে সফল করবেন।
খুব মূল্যবান একরি কন্টেন্ট।আমি ও জানলাম বিসিএস ও ব্যাংক ছাড়া ও ১ম শ্রেণির চাকরি করা যায়।যারা বিসিএস এ অকৃতকার্য হয়ে চিন্তায় পড়ে গেছে তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট ।এই কন্টেন্টটি পড়ে চাকরির শ্রেণিবিভাগ ও কোন স্তরে সেলারি কত তাও জানতে পারবে।অনেকেই এই বিষয়গুলো জানে না।এই কন্টেন্টটি সবাইকে জানতে সাহায্য করবে
বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। মা শা আল্লাহ। আপনার প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল সময় উপযোগী। আপনার আর্টিকেল পড়ে অনেক অজানা কিছু জানতে পারি। যেমন আজকেল আর্টিকেল পড়ে চাকরির সম্পর্কে জানতে পারলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই অসাধারণ আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে দেওয়ার জন্য।
অনেকেই বিসিএস এবং ব্যাংকের চাকরীকেই শুধু প্রথম শ্রেণীর চাকরি মনে করে তার জন্য অনেক পরিশ্রম করে। যখন তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত চাকরি না পায় তখন হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম বিসিএস এবং ব্যাংকিং ছাড়া আরো অনেক প্রথম শ্রেণীর চাকরির সুযোগ বাংলাদেশে আছে। তাই হতাশায় না ভুগে সেগুলোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। ধন্যবাদ লেখককে, কনটেন্টটি তরুণ প্রজন্মের অনেক উপকারে আসবে।
এখন পড়াশোনা মানেই বিসিএস ও ব্যাংক এর চাকরির প্রস্তুতি। যেন দেশে আর চাকরি নাই। এই আর্টিকেল টি পড়ার পর অনেকেই চাকরি সম্পর্কে অজানা তথ্য জানতে পারবে। আশা করছি সবাই উপকৃত হবে ইংশা-আল্লাহ!
প্রথম শ্রেনীর চাকুরি বলতে আমরা অনেকেই মনে করি বিসিএস এবং ব্যাংকের চাকুরি না হলে বুঝি সেই সুযোগ আর কোন চাকুরিতেই পাওয়া সম্ভব নয়।কিন্তু আজকের এই লেখার মাধ্যম এমন অজানাকে জানানোর একটা সুযোগ এলো বুঝি।কত সুন্দর করে প্রথম শ্রেনীর চাকুরি পাওয়ার বিভিন্ন ধরন এবং তার নিয়মনীতি তুলে ধরেছেন।শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।আশা করি যারা নিজের ব্যবসা না করার পক্ষে তারা হয়তো মনের কোনে সুপ্ত বাসনা সঞ্চার করেছেন একটা চাকুরির জন্য। তারা সময় নষ্ট না করে আর্টিকেলটির শুরু থেকে শেষ পড়ুন দেখবেন চমৎকার আইডিয়া হয়তো বেরিয়ে আসবে।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটি কনটেন্ট ।আশা করি কনটেন্টি পড়ে অনেকেরই উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশের সরকারি চাকরি সোনার হরিণ পাওয়ার মতোই এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায় যা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত গ্রেড সহ বুঝিয়ে বলা হয়েছে।সুতরাং সঠিক যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে অনেক প্রথম শ্রেণীর চাকরি অর্জন সম্ভব। এমন যুগোপযোগী কন্টেন্টের জন্য লেখক কে ধন্যবাদ জানাই ।
বাংলাদেশের প্রেহ্মাপটে প্রথম শ্রেণীর চাকরি বলতে অধিকাংশ মানুষ বিসিএস ক্যাডার এবং ব্যাংক জবকেই বুঝে থাকে।কিন্তু এই দুইটি সেক্টর ছাড়াও যে আরো অসংখ্য় জায়গা রয়েছে যেখানে প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায় এবং ১-৯ গ্রেডের বেতন পাওয়া সম্ভব তা এই আর্টিকেল টি পড়ে যে কেউ খুব
সহজেই জেনে নিতে পারবেন।বিশেষ করে যারা প্রথম শ্রেণীর চাকরি খুঁজছেন তাদের জন্য় এই কন্টেন্ট টি দেখে নেয়া খুব জরুরী।
আমার নিজের ও এই সম্পর্কে জানা ছিল না।আজকে আপনার আর্টিকেল এর মাধ্যমে বিসিএস ছাড়াও যে আরো অন্যান্য সেক্টরে কাজ করা যায় এটা যারা চাকরি না পেলে হতাশ হয়ে যায় তাদের ও জানা উচিত। আমি নিজেও গ্রেড স্কেল সম্পর্কে জানতাম না। সত্যিই আপনি অসাধারণ লেখেন। আপনার প্রতিটি আর্টিকেল সবার জন্য কোনো না কোনোভাবে উপকারী।
সরকারি চাকরি যখন সোনার হরিণ এবং সেই হরিণের সন্ধান যখন নিতান্তই কম, তখন এই আর্টিকেলটি সোনার হরিণের তালাসে থাকা যেকোনো ব্যক্তির জন্য একটি দিকনির্দেশক হতেই পারে। সরকারি চাকরির শ্রেণিবিভাগ, তা কয়টি গ্রেডে বিভক্ত হয় এবং বিশেষত প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরি কোনগুলো তা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় আর্টিকেল থেকে। সাধারণ জনগণ যখন বিসিএস এবং ব্যাংকের জবকেই কেবল প্রথম শ্রেণির চাকরি হিসেবে গণ্য করে৷ ঠিক তখন এই আর্টিকেলটি আমাদের ভুল ভেঙে দিয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেয় আরও কোন কোন ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরি রয়েছে। সেই সাথে সেখানে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি কীভাবে পাওয়া যেতে পারে এবং নিয়োগ পদ্ধতিটি কেমন হবে, তারও একটি ধারণা রয়েছে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য বেতনের স্কেলের চার্টটি। সব মিলিয়ে সময়ের সাথে তথ্যের চাহিদার কথা বিবেচনা করলে আর্টিকেলটি নিঃসন্দেহে দারুণ এবং এসম্পর্কে জানতে আগ্রহী এমন যে কারোর জন্য পড়ার রিকমন্ডেশন দেওয়া যেতেই পারে।
এই কনটেন্টটি বাংলাদেশে প্রথম শ্রেণীর চাকরি সম্পর্কে অনেক মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করেছে, যা বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরের বাইরেও সম্ভাব্য চাকরির সুযোগগুলিকে তুলে ধরেছে। লেখাটি খুবই বিস্তারিত এবং স্পষ্টভাবে গ্রেড বিভাজন, বিভিন্ন গ্রেডের চাকরির প্রকৃতি, এবং এ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সম্পর্কে ধারণা দিয়েছে।
এটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, লেখাটি শুধুমাত্র চাকরির সুযোগের কথা বলেই ক্ষান্ত হয়নি, বরং সফল চাকরিজীবী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জনের উপর জোর দিয়েছে। এছাড়াও, বিভিন্ন সরকারি পদ ও গ্রেডের ভিত্তিতে চাকরির বর্ণনা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলির নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা প্রদান করেছে।
লেখাটি পড়ার পর, বিসিএস বা ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরি না পেলেও হতাশ না হয়ে, নিজস্ব দক্ষতা ও মেধা ব্যবহার করে অন্যান্য প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকরিতে আবেদন করার জন্য অনুপ্রাণিত হওয়া যায়। সার্বিকভাবে, এটি একটি অত্যন্ত সহায়ক এবং তথ্যবহুল কনটেন্ট, যা চাকরিপ্রার্থীদের জন্য একটি সম্পূর্ণ নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে। ইনশাআল্লাহ, এই কনটেন্ট অনেকের জন্য দিকনির্দেশনামূলক হতে পারে।
Ma Sha Allah . যুগউপযোগী একটা কন্টেন্ট। বর্তমানে বাংলাদেশে চাকরীর বাজার খুবই প্রতিযোগিতামূলক।তরুণ সমাজের অনকেই আছে যারা বিসিএস বা ব্যাংকিং খাতের কোনো চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েন।তাদের জন্য চাকরীর ক্ষেত্রে একটা ভালো উপায়।
বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ। বিসিএস আর ব্যাংক জবের বাইরেও নিজের দক্ষতা, প্রবল ইচছাশক্তি ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে সিভিল সার্ভিসের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর চাকরি ,জনপ্রশাসন, মালটিন্যাশনাল কোম্পানী , আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা অন্যান্য সংস্থায় ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ রয়েছে । এই পদগুলি প্রতিযোগিতামূলক বেতন, কর্মজীবনের
উন্নতির সুযোগ করে দেয়, যা প্রথম শ্রেণীর চাকরির আকর্ষণীয় বিকল্প তৈরি করে।
এই কনটেন্টটি আমাদের দেশের চাকরিপ্রার্থীদের
জন্য খুবই উপকারী । এখানে লেখক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলির নিয়োগ প্রক্রিয়া ,বিভিন্ন সরকারীপদ ও গ্রেডের ভিত্তিতে চাকরির সুস্পষ্ট ধারনা দিয়েছেন। এটি একটি খুবই তথ্য বহুল এবং উপকারী কনটেন্ট।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার খুব প্রতিযোগিতামূলক।আসলে আমাদের জানা উচিত কোন সেক্টর আমাদের জন্য মানানসই।কোন গ্রেড কি রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী দক্ষ হয়ে চাকরির প্রতিযোগিতায় নামা উচিত। যারা বিসিএস এ উত্তীর্ণ হতে না পারলে হতাশ হয়ে পড়েন এ লেখাটি তাদের জন্য ।যুগোপযোগী এই কন্টেন্টের জন্য ধন্যবাদ লেখককে। আশা করি এই কন্টেন্টটি অনেকের উপকারে আসবে ইনশা আল্লাহ
Reply
বিসিএস বা ব্যাংকের চাকরি ছাড়াও আরো অনেক সেক্টর আছে যা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষের ধারণা নেই কারণ সরকারি প্রথম শ্রেণীর চাকরি বলতে আমরা বুঝি বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি ।এখানে বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টর ছাড়াও যে প্রথম শ্রেণীর চাকরি করে ক্যারিয়ার করা সম্ভব সে ধারণা এই কন্টেন্টের মাধ্যমে পায় এখানে বিষয়টি খুবই সুস্পষ্ট ভাবে দেখা করা হয়েছে যা চাকরি প্রত্যাশীদের নিকট খুবই উপকারী।
যুগ উপযোগী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখক কে এ ধরনের তথ্যবহুল কনটেন্ট এর জন্য যা বর্তমান প্রজন্মের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে সহায়তা করবে ইনশাআল্লাহ্।
আসসালামু আলাইকুম সরকারি চাকরি এমন একটা জিনিস যা সবাই আশা করে এবং সে অনুসারে চাকরি পাওয়া এবং কিভাবে পেতে হবে কি ধরনের চাকরি আছে আমাদের বর্তমান বাংলাদেশ তার খুব ভালো ধারণা পাওয়া যাচ্ছে এই লেখাটি থেকে প্রথম গ্রেট ছাড়াও সরকারি চাকরিগুলো কি ধরনেরসুযোগ সুবিধা আছে ধারণা পাওয়া যায় ধন্যবাদ রাইটারকে এত সুন্দর কন্টেন্ট দেওয়ার জন্য
আমাদের মধ্যে একটি বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে যে বিসিএস ছাড়া প্রথম শ্রেণীর চাকরি পাওয়া যায় না। ।বিসিএস ছাড়াও প্রথম শ্রেণির যে সকল চাকরির ক্ষেত্র রয়েছে তা এই কনটেন্ট টিতে সুন্দরভাবে উল্লেখ করা হয়েছে ।লেখককে ধন্যবাদ ।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। বিসিএস ক্যাডার না হতে পারলেও অথবা ব্যাংকে চাকরি না করলেও মন খারাপ করে হতাশ হবার কিছু নেই। বিসিএস বা ব্যাংকে চাকরি না করেও আপনি আপনার প্রবল ইচ্ছা শক্তি, দক্ষতা ও মেধাকে কাজে লাগিয়ে অন্য কোন সেক্টরে চাকরি করে নিজের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া। বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ। তবে, এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না।এই লেখাটিতে আমরা বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণির অন্যান্য চাকরিগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম।যারা বিসিএস ও ব্যাংকে চাকরি না পেয়ে হতাশ তাদের জন্য খুবই উপকারী ও মূল্যবান একটি কন্টেন্ট। নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা ও প্রবল ইচ্ছাশক্তিকে কাজে
লাগিয়ে যে কেউ অন্য সেক্টরে চাকরি করে নিজের স্বপ্ন পূরন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন মূল্যবান ও যুগোপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমান প্রতিযোগিতা মূলক চাকরির বাজারে সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া। বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত চাকরি সমূহ। তবে, এই দুটি চাকরির বাইরেও অনেক চাকরি রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানে না।
এই লেখাটিতে আমরা বাংলাদেশে বিসিএস, ব্যাংক ছাড়া প্রথম শ্রেণির অন্যান্য চাকরিগুলি সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানতে পারলাম।যারা বিসিএস ও ব্যাংকে চাকরি না পেয়ে হতাশ তাদের জন্য খুবই উপকারী ও মূলবান একটি কন্টেন্ট। নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা ও প্রবল ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে যে কেউ প্রথম শ্রেণির চাকরির স্বপ্ন পূরন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন মূল্যবান ও যুগোপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
শিক্ষা সেক্টর, সশস্ত্র বাহিনী,স্বাস্থ্য সেক্টর সহ অন্যান্য অনেক সেক্টরের নাম তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।আশা করি যারা নিজের ব্যবসা না করার পক্ষে তারা হয়তো মনের কোনে সুপ্ত বাসনা সঞ্চার করেছেন একটা চাকুরির জন্য। তারা সময় নষ্ট না করে আর্টিকেলটির শুরু থেকে শেষ পড়ুন দেখবেন চমৎকার আইডিয়া হয়তো বেরিয়ে আসবে।লেখকের লেখায় অভিভূত না হয়ে পারলামনা।কি চমৎকার সময়োপযোগী এবং উপকারী লেখা লিখেছেন সম্মানিত লেখক।
বাংলাদেশের যেসকল প্রার্থীগণ বিসিএস দিয়ে বসে রয়েছেন তাদের জন্য এই কনটেন্টটি সত্যিই উপকারী। কারণ এ কনেটেন্টে বলা হয়েছে বিভিন্ন গ্রেড সম্পর্কে। আমি যা আগে জানতাম না। ধন্যবাদ এতসুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমানে বাংলাদেশে চাকুরীর বাজার খুবই প্রতিযোগিতা পূর্ণ। চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য লিখাটি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এতে গ্রেড ও শ্রেণিসহ খুঁটিনাটি বিষয় গুলে সুন্দর করে উপস্থাপন হয়েছে। কাংখিত পদে আবেদনের সিদ্ধান্ত নিতে লিখাটি সহায়ক হতে পারে।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। অনেকে জানেন ই না বিসিএস ও ব্যাংকিং চাকরি ছাড়াও প্রথম শ্রেণির চাকরির আরো ক্ষেত্র রয়েছে। তারা বিসিএস ও ব্যাংকিং সেক্টরল চাকরি করার সুযোগ না পেলে হতাশায় ভুগেন। এ কনটেন্ট তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে।
প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরিগুলো টাকার পাশাপাশি সম্মানও এনে দেয়। বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
বিসিএস এবং ব্যাংক চাকরি হলো বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির চাকরিগুলির মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় এবং সম্মানিত।তবে এগুলো ছাড়াও
বাংলাদেশে সরকারি বিভাগ, মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রকল্পে প্রথম শ্রেণির চাকরি পাওয়া যায়।
উপকারী আর্টিকেল। দরকার ছিল।ধন্যবাদ
আমরা অধিকাংশ মানুষ মনে করি বি সি এস হচ্ছে সবচেয়ে উপরের পর্যায়ে মানে ১ম লেভেলের চাকুরী। এছাড়া আর কোনো বড় পর্যায়ের চাকুরী নেই। কিন্তু এটি ভুল ধারণা। এছাড়াও অনেক চাকুরী ই আছে।
ধন্যবাদ।
বর্তমান পৃথিবীতে টাকা ছাড়া জীবন পরিচালনা করা সম্ভব না তাই টাকায় সবচেয়ে বড় সম্পদ। তাই টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং অপচয় রোধ করে টাকা সঞ্চয় করার ব্যাপারে আগ্রহী হতে হবে। আর্টিকেলটিতে টাকা সঞ্চয় করার গুরুত্বপূর্ণ অনেক টিপস দেয়া হয়েছে যা মেনে চললে সবাই অনেক উপকৃত হবে। এত সুন্দর করে কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। কনটেন্ট টি খুবই উপকারী এবং বর্তমান সময় উপযোগী।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরি প্রাপ্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়া এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কোন কিছুই অসম্ভব নয়। একজন সফল চাকরিজীবী হতে হলে প্রথমেই সঠিক শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে হয়। এই কনটেন্টে চাকরি সম্পর্কিত যাবতীয় জরুরি বিষয় খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।