বাংলাদেশ একটি জনসংখ্যাবহুল দেশ।এর জনসংখ্যা এর আয়তনের থেকে অনেক বেশি।বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বিরাট সমস্যা হলো বেকার সমস্যা। অনেক শিক্ষিত যুবক যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজের অভাবে বেকার সমস্যায় ভুগছে । যারা কোনো উপায় না পেয়ে, স্বনির্ভর হতে ফ্রিল্যান্সিং কে বেছে নিয়েছে কর্মসংস্থান এর মাধ্যম হিসেবে।যা ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে অনেকেই সফলতাও অর্জন করেছে।ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে গেলে প্রথমেই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে হবে।
বাংলাদেশের পেক্ষাপটে ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে কিভাবে শুরু করা যায় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো।
১.ফ্রিল্যান্সিং কি
ফ্রিল্যান্সিং এর মানে হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা।এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন।এখানে নির্দিষ্ট কোনো ধরা বাধা অফিস টাইম নেই তবে বায়ার এর দেয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে হয়।আর এখানে বায়ারও নির্দিষ্ট না বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশের বায়ারের সাথে কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।মোট কথা ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে ঘরে বসে নিজের ফ্রী সময়ে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করে প্রত্যেক মাসে একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করা যায়।
২.ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কি কি দক্ষতা দরকার
ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নির্দিষ্ট তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।শুধু প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য।এই জিনিস গুলো থাকলে এই ক্ষেত্রে সফল হওয়া সম্ভব।এছাড়া বায়ারের সাথে কথপোকথনের দক্ষতা এবং নূন্যতম ইংরেজিতে ব্যাসিক ধারণা থাকা জরুরি।স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং গুগলসহ অন্যান্য ব্রাউজার সম্পর্কে ধারণা এক্ষেত্রে আবশ্যক।
৩.ফ্রিল্যান্সিং এর প্রকারভেদ
বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। যেমন,গ্রাফিক্স ডিজাইন, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্টসহ আরও অনেক রয়েছে। বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সাধারণত দুই ধরনের কাজ বেশি করেন ফ্রিল্যান্সাররা। রিমোট ও প্রকল্পভিত্তিক কাজ।এর মধ্যে রিমোট কাজ বেশি জনপ্রিয়।
৪.ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শেখার জন্য প্রথমে দরকার একটি ভালো ডিভাইস।সেটা হতে পারে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্টফোন। দুটি উপায়ে ফ্রিল্যান্স কাজ শেখা যায়—একটি অনলাইনে বিনা মূল্যে, অপরটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অর্থের বিনিময়ে কোর্স করে। এর পাশাপাশি অনলাইনেও অর্থের বিনিময়ে ফ্রিল্যান্স প্রশিক্ষণের সুযোগ মিলে থাকে। বর্তমানে অনলাইনে খুঁজলেই ফ্রিল্যান্সিং কাজের উপযোগী বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়।তাই যে বিষয়ে কাজ শিখতে আগ্রহী, সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা নেওয়ার জন্য গুগল বা ইউটিউবে সার্চ করতে হবে।এবং ভালো একটি গাইড লাইন অনুসরণ করে ধাপে ধাপে কাজ শিখতে হবে।
৫.ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপযুক্ত সময়
আমার মতে ছাত্রাবস্থায়ই ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপযুক্ত সময় এবং বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি।কারণ এই সময় পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শিখে পার্ট-টাইম জব হিসেবে আয় করা যায় এবং বিভিন্ন প্লার্টফর্মে নিজের দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য পড়াশোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত সুযোগ পাওয়া যায়।এবং পরবর্তীতে এটিকে পার্মানেন্ট ক্যারিয়ার হিসেবে নেয়া যায় বা অন্যান্য জবের পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়ের মাধ্যম হিসেবেও রাখা যায়।তাই ছাত্রাবস্থায় থেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শেখা উচিত।
৬.ফ্রিল্যান্সিং এর উপকারিতা
ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা।যেখানে আপনি আপনার ফ্রি সময় এবং দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করতে পারেন। এটির অনেক উপকারিতা রয়েছে, যা নিম্নলিখিত:
১.স্বাধীনতা:ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নিজের ইচ্ছেমত সময়ে এবং যে কোনো স্থান থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়।
২.বেশি আয়:এখানে নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ পাওয়া যায় এবং ভালো অংকের টাকা আয় করা যায়।
৩.বিশ্বব্যাপী সম্ভাবনা:ফ্রিল্যান্সিং মানুষকে বিশ্বব্যাপী সম্ভাবনা দেয়, যেখানে আপনি বিশ্বের যে কোনো স্থান থেকে যে কোনো সম্প্রদায়ে কাজ করতে পারেন।
৪.কার্য-জীবন সামঞ্জস্য: ফ্রিল্যান্সিং আপনার কাজের সাথে আপনার কার্য-জীবন সামঞ্জস্য বজায় রেখে তুলে ধরে। আপনি আপনার পরিবার এবং ব্যক্তিগত জীবনের সাথে সময় দিয়েও কাজ করতে পারবেন।
৫.আর্থিক নিরাপত্তা:ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে নিজের আর্থিক নিরাপত্তা নির্দেশনা দেয় এবং আপনি আপনার আর্থিক লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন।
সুতরাং উপরিক্ত উপকারিতা ফ্রিল্যান্সিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং বাংলাদেশে এই কার্যধারাটি দিন দিন বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে।
৭.বেকারত্ব রোধে ফ্রিল্যান্সিং
আমরা জানি বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং এর জনসংখ্যা এর আয়তনের থেকে অনেক বেশি।তাই প্রত্যেকটা মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সরকারের পক্ষে অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে।দেশের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে অনেক শিক্ষিত যুবক যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজের অভাবে বেকার জীবনযাপন করছে।এসব বেকাররাই বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং কে ফুলটাইম বা পার্ট-টাইম জব হিসেবে বেছে নিচ্ছে।সরকারি চাকরির পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শিখে আয় রোজগার করে সাবলম্বী হচ্ছে। ফলে দেশে বেকারত্বের হার দিন দিন কমে যাচ্ছে।
৮.ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কি?
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ এক কথায় খুবই উজ্জ্বল, এবং এর সম্ভাবনা দিন দিন বেড়েই চলেছে।আমাদের দেশের আইসিটি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সিং এর সংখ্যা ৬ লক্ষ্য ৫০ হাজার এরও বেশি।সুতরাং ফ্রিল্যান্সারের ভবিষ্যৎ অনেকটাই ভালো!অনেকে বলতে পারেন তাহলে মার্কেটপ্লেসের অবস্থা দিন দিন কেন খারাপ হচ্ছে?বিভিন্ন বাধ্য বাধ্যকতার কারণে মার্কেটপ্লেস থেকে বের হয়ে বাইরে এরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে চাচ্ছে। তারা সরাসরি ফ্রিল্যান্সারের কাছে অথবা কোন এজেন্সির কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করছেন।আর এর ফলে মার্কেটপ্লেসের বায়ার দিন দিন কমছে, আর নির্দিষ্ট কিছু ক্যাটাগরিতে ফ্রিল্যান্সারের পরিমাণ অনেক বেশি বেড়ে গেছে এর ফলে প্রতিযোগিতা বা কম্পিটিশন দিন দিন বাড়ছে।আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সারের দিকে যদি তাকাই তবে দেখব নির্দিষ্ট কিছু ক্যাটাগরিতে আমরা বেশি কাজ করে থাকি, অথচ এইসব ক্যাটাগরির বাইরে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিশাল একটা জগত পড়ে আছে সেদিকেও নজর দেয়া উচিত।
৯.ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং পেশা কেমন?
ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা।যা নিজের ইচ্ছে মত যে কোনো স্থান থেকে যে কোনো সময়ে করা যায়।ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে কোনো নির্দিষ্ট অংকের বেতন নির্ধারণ করা থাকে না।নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী যে যেমন সময় নিয়ে পরিশ্রম করে মাস শেষে সে তেমন অংকের টাকা আয় করতে সক্ষম হয়।যে কোনো অফিসিয়াল চাকরিতে স্থান,সময় এবং বেতন নির্ধারণ করা থাকে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এ এমন কিছুই নির্ধারিত না থাকায় বর্তমান যুগের ছেলে মেয়ে উভয়ই ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে।ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেকই মোটা অংকের টাকা আয় করে জীবনকে অনেক ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।প্রচুর ইচ্ছেশক্তি আর ধৈর্য্য ধারণ করে লেগে থাকতে পারলে ফ্রিল্যান্সিং পেশা থেকে ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু অর্জন সম্ভব।
১০.বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফ্রিল্যান্সিং এর অবদান
ডিজিটালাইজেশন এর কারণে বিশ্বজুড়ে অনেক নতুন পেশার সৃষ্টি হয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে একটি। নতুন একটি প্রতিযোগিতামূলক এবং উদ্ভাবনী পেশা হিসেবে শ্রমবাজার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এই পেশায় নিযুক্ত ব্যক্তিরা যারা বেশিরভাগই বাড়ি থেকে কাজ করেন।গত দুই দশকের তুলনায় গত বছরগুলিতে সংখ্যায় এ পেশায় মানুষের সম্পৃক্ততা বেড়েছে এবং এখনও প্রতিদিন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৬ লাখ ৫০ হাজার ফ্রিল্যান্সার বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে ৫০০ মিলিয়ন ইউএস ডলার (প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা) আয় করেন- যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং বাংলাদেশের বেকার সমস্যার সমাধানে সুদূরপ্রসারী অবদান রাখছে। অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট (ওআইআই) সম্প্রতি একটি গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশ পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সিং সেবা প্রদানকারী দেশ- যা ১৬% ফ্রিল্যান্সিং সেবা প্রদান করছে, যেখানে ভারত ২০% ফ্রিল্যান্সিং সেবা দিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশি তরুণদের এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে গেস্নাবাল ফ্রিল্যান্সিং হাব এ পরিণত হবে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং।
১১.ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অর্জন ও সরকারের ভূমিকা
ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের সরকারের ভূমিকা রয়েছে।বর্তমান সময়ে দেশে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। অনেকে এই অর্জনকে সরকারের অর্জন বলে দেখানোর চেষ্টা করলেও প্রকৃতপক্ষে তা পুরোপুরি সঠিক নয়। তবে সরকার যে এই বিষয়টি নিয়ে ভাবছে এটা ভাল খবর।কিন্তু আমাদের দেশের এই অর্জনে সরকারের সহযোগিতা বা ভূমিকা কতটুকু? বর্তমান বৈশ্বক প্রেক্ষাপটে আদৌ কি এটা কোন অর্জন?ইন্টারনেট স্পিডের দিক দিয়ে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের স্পিড পৃথীবিতে কমের মধ্যে অন্যতম।ইন্টারনেটের দাম কমলেও তা অন্যান্য দেশ এবং আমাদের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এখনো অনেক বেশি।এই বিষয়গুলো নিয়ে সমস্যা সমাধান করতে পারলে বাংলাদেশ সরকার ফ্রিল্যান্সিং থেকে আরও ভালো কিছু অর্জন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
সুতরাং উপরিউক্ত আলোচনা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, ফ্রিল্যান্সিং পেশা টি হলো এমন একটি পেশা যা একজন মানুষ নিজের ইচ্ছে মত করতে পারে।বাংলাদেশ হলো জনসংখ্যাবহুল দেশ।জনসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের জন্য কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা সরকারের পক্ষে সম্ভব না। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং যেন এই সময় বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে।বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বে আউটসোর্সিং এর তালিকায় ৮ম।ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে এখনো যেসব দুর্বলতা রয়েছে বাংলাদেশ সরকার যদি তা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি একদিন আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে উন্নতির চরম শিখরে পৌছাবে।
ফ্রিল্যান্সিং হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা। নিজের স্বাধীন মতো ঘরে বসে ফ্রী সময়ে কাজ করে প্রত্যেক মাসে একটি ভালো অংকের টাকা আয় করা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বে আউটসোর্সিং এর তালিকায় ৮ম।
মা শা আল্লাহ। কনটেন্টটি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে।
ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশার মাধ্যমে আমাদের দেশের অনেক মানুষের দারিদ্র্যতা দূর হয়েছে। এটা এখন তরুণ প্রজন্মের কাছে অনেক জনপ্রিয়। প্রত্যেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়িতে বসে আয় করতে পারছেন তাই এই পেশায় আগ্ৰহ প্রকাশ করছেন।
এই কন্টেন্টটি ফ্রিল্যান্সিং এ আগ্ৰহ প্রকাশে অনেক উপকৃত হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেকই মোটা অংকের টাকা আয় করছে। বাংলাদেশে এখন ফ্রিল্যান্সিং এর সংখ্যা ৬ লক্ষ্য ৫০ হাজার এরও বেশি। মাশাআল্লাহ এই কনটেন্টটির মাধ্যমে যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় তারা অনুপ্রেরণা পাবে।
ফ্রিল্যান্সিং পেশা টি হলো এমন একটি পেশা যা একজন মানুষ নিজের ইচ্ছে মত করতে পারে।
বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বিরাট সমস্যা হলো বেকার সমস্যা।
ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি কর্ম সংস্থান যা ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে অনেকেই সফলতা অর্জন করছে।
ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে গেলে প্রথমেই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে হবে। যা এই কনটেন্ট টির মাধ্যমেও হতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ হলো মুক্তপেশা। কোনো অফিসিয়াল চাকরিতে সময় এবং বেতন নির্ধারণ করা থাকে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এ এমন কিছুই নেই। যার ফলে বর্তমানে যুবকরা ফ্রিল্যান্সার হওয়ার স্বপ্ন দেখে। এই কন্টেন্টি খুবই সুন্দরভাবে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
ফ্রিল্যান্সিং এর মানে হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা। ফ্রিল্যান্সিং যেন এই সময় বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।
বাংলাদেশের আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা বেশি।এই জনসংখ্যাকেই যদি কাজে লাগানো যায় তবে তা মানবসম্পদ হয়ে উঠবে।এ দেশে চাকরির ক্ষেত্র সীমিত তাই অনেক শিক্ষিত যুবক যুবতীও বেকার সমস্যায় ভুগছে।তাই ফ্রিল্যান্সিং করে সহজেই বেকার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।রাষ্ট্রের উপর বেকারত্বের বোঝা কমবে।বাংলাদেশের নাগরিকেরা ফ্রিল্যান্সিং করে সহজেই নিজের ও দেশের উন্নয়নে ভূমিলা রাখতে পারবে।
বাংলাদেশের মত জনবহুল একটি দেশে ফ্রিলান্সিং আশীর্বাদ স্বরূপ । এত লোকের কর্মসংস্থান করা সরকারের পক্ষে সম্ভব নয় । ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে পৃথিবীর যে কোন দেশে কাজ করা যায় ।আমাদের উচিত এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে নিজেকে স্বাবলম্বী করা ।এতে করে দেশের উন্নতি সম্ভব।
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। আর এই উন্নয়নশীল দেশ এর প্রধান সমস্যা হল বেকারত্ব। বর্তমানে এই বেকারত্ব সমস্যা যুবসমাজের জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এই সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আশীর্বাদ হিসেবে কাজ করছে ফ্রিল্যান্সিং।
ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন এক পেশা যার মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গরে তোলা সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজন অধ্যাবসায়।
বর্তমানে বাংলাদেশের বহু মানুষ এই পেশায় জড়িত। অধিকাংশ শিক্ষিত বেকার ছেলে এই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বেকার সমস্যা দুরীকরন করা সম্ভব। তাই ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে তাকে অবশ্যই শিক্ষিত হতে হবে এবং স্মার্ট ডিভাইসগুলো ব্যাবহার অবশ্যই জানতে হবে। ধৈর্যের সাথে কাজ করলে সফলতা আসবেই ইন শা আল্লাহ।
এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে ক্যারিয়ার গরে তোলার ক্ষেত্রে ফ্রিল্যানসিং কেমন হবে সেই সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া গিয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ হল মুক্ত পেশা। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে পৃথিবীর যেকোনো দেশের কাজ করা যায়। প্রত্যেককেই পড়াশোনার পাশাপাশি বাড়িতে বসে আয় করতে পারছেন তাই এই পেশায় আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেকে মোটা অংকের টাকা আয় করছে।
কনটেন্টইটি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে
ভালো একটি জব পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়ার মতো। ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে বেঁচে নিয়ে অনেক তরুণ তরুণী সে সোনার হরিণ পাওয়ার স্বাদ অবলোকন করতে পেরেছে।এ ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসেবে বেচে নেওয়ার পূর্বে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।মা-শা-আল্লাহ, এই কন্টেন্ট র মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।অসাধারণ লেখনী।
ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা। যার মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গরে তোলা সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজন অধ্যাবসায়। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।
আশা করি এ কনটেন্ট পড়ে অনেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালো একটি ধারণা নিতে পারবে।
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে পৃথিবীর যে কোন দেশে কাজ করা যায় ।আমাদের উচিত এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে নিজেকে স্বাবলম্বী করা ।এতে করে দেশের উন্নতি সম্ভব।
বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বিরাট সমস্যা হলো বেকার সমস্যা। অনেক শিক্ষিত যুবক যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজের অভাবে বেকার সমস্যায় ভুগছে।যা ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে অনেকেই সফলতাও অর্জন করেছে।ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নির্দিষ্ট তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।শুধু প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য।খুব সুন্দর কন্টেন্ট লিখেছেন লেখিকা।
ফ্রিল্যান্সিং এর মানে হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা।এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন।ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে।এই কন্টেন্ট থেকে ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা লাভ করতে পেরেছি।আরো না বললে নয় এটি পড়ে বেকাররাই উপকৃত হবে বেশি।তাই এই কন্টেন্ট লেখককে ধন্যবাদ।
The main problem for the beginner’s is that they don’t get the actual guideline to start freelancing. This content can be a great pathfinder for them.
বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেশি হওয়ার পরিণামে কর্মসংস্থান সম্পর্কে বেশিরভাগে সরকারি পদ্ধতি সফল হচ্ছে না, যেটা বেকার সমস্যার মূল কারণের একটি। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পথ যা বেকারদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করতে পারে, এবং বাংলাদেশের জন্য এটি একটি অত্যন্ত কার্যকর বিকল্প হতে পারে। প্রথমেই, ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যতটুকু জ্ঞান অর্জন করা জরুরি, তারপর এটি সম্পর্কে কোর্স অথবা ট্রেনিং নেওয়া উচিত। এতে অধিক দক্ষতা অর্জন করা যায়, যা আগামীতে ক্যারিয়ারে সাহায্য করবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে উন্নতির পথে এগিয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে, যদিও সরকারের পক্ষ থেকে দুর্বলতা অবশ্যই মেটানো উচিত। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে শিক্ষিত যুবক যুবতীরা আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে এবং দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে সুধারতে অবশ্যই তাদের সহায়তা করা উচিত।
ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি স্বাধীন পেশা।দেশের বেকারত্ব সমস্যা দূরীকরণের একটা অন্যতম মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং।ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে বিশ্বের যেকোনো দেশে কাজ করা যায়।ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো নিজের সুবিধামত কাজ করা যায়।
এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে বলে আমি মনে করি।
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। এখানে জনসংখ্যার তুলনায় কর্মসংস্থান খুবই কম।তাই
ছাত্রাবস্থায় যেমন ফ্রিল্যান্সিং করে বাড়তি আয় করা যায় তেমনি চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি ও ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য ছাত্রজীবন একটি চমৎকার সময়।বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা ও তথ্য তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফ্রিল্যান্সিং এর মানে হলো স্বাধীন ভাবে কাজ করা বা মুক্তপেশা। এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন । ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নির্দিষ্ট তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।শুধু প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য।এই জিনিস গুলো থাকলে এই ক্ষেত্রে সফল হওয়া সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিং পেশা টি হলো এমন একটি পেশা যা একজন মানুষ নিজের ইচ্ছে মত করতে পারে।বাংলাদেশ হলো জনসংখ্যাবহুল দেশ।জনসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের জন্য কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা সরকারের পক্ষে সম্ভব না। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং যেন এই সময় বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে।
ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি হলো এমন একটি পেশা যা একজন মানুষ নিজের ইচ্ছে মত করতে পারে।আমাদের দেশে জনসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের জন্য র্কমসংস্হান এর ব্যবস্হা করা সরকারের পক্ষে সম্ভব না।কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং যেন এই সময় বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যাবে।
মাশাআল্লাহ
কনটেন্ট টি খুবই উপকারী ও অনুপ্রেরণা জাগানো একটি কনটেন্ট। বাংলাদেশে এখনো অনেক বেকার সমাজ রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসেবে নিয়ে একটা ইনকামের পথ তৈরি করতে পারে। আর তাদের অনুপ্রেরণা ও সাহস যোগাতে এই কন্টেন্ট টি খুবই উপকারী।
কন্টেন্ট টা পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি আগ্রহ ও কনফিডেন্স বেড়ে গেছে।
ধন্যবাদ এতো সুন্দর ভাবে কন্টেন্ট টি উপস্থাপন করার জন্য।
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক এই কন্টেন্ট টি নতুন দের জন্য খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট বলে আমি মনে করি। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে তারা ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে একটি পুর্নাঙ্গ ধারণা পাবে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি তাদের আগ্রহ আরও বেড়ে যাবে।
💥💥শিক্ষিত যুবকদের বেকার সমস্যা দূরীকরণে ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে অন্যতম বিকল্প।
☘️☘️বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। যেমন,গ্রাফিক্স ডিজাইন, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্টসহ আরও অনেক রয়েছে।
☘️☘️বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সাধারণত দুই ধরনের কাজ বেশি করেন ফ্রিল্যান্সাররা। রিমোট ও প্রকল্পভিত্তিক কাজ।এর মধ্যে রিমোট কাজ বেশি জনপ্রিয়।
☘️☘️ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নির্দিষ্ট তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।শুধু প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য।এই জিনিস গুলো থাকলে এই ক্ষেত্রে সফল হওয়া সম্ভব!
☘️☘️এছাড়া বায়ারের সাথে কথপোকথনের দক্ষতা এবং নূন্যতম ইংরেজিতে ব্যাসিক ধারণা থাকা জরুরি।💮☘️☘️স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং গুগলসহ অন্যান্য ব্রাউজার সম্পর্কে ধারণা এক্ষেত্রে আবশ্যক। ✨
☘️☘️কনটেন্টটি সময়োপযোগী ও যুগ উপযোগী। ভালোভাবে কনটেন্টি পড়লে উপকৃত হবেন। ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে তাদের সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন ও এতে আগ্রহী হবেন 😍
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। অধিকাংশ মানুষ এখানে দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে কেরিয়ার হিসেবে গড়ে তুলেছে অনেকেই। এবং এই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিয়োজিত হয়ে অনেক মানুষ সফল হয়েছে।কিন্তু এই ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ বাংলাদেশের মতো দারিদ্র্য দেশে অনেক ব্যয় বহুল সাপেক্ষ। তাই সরকার যদি ফ্রিল্যান্সিং শিক্ষাকে ফ্রি করে দেওয়ার মত ব্যবস্থা করে দিত তাহলে হয়তো বেকারত্ব কিছুটা দূর হতো।
ফ্রিল্যান্সিং পেশা একটি মুক্ত পেশা। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে হলে প্রথমে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। নিজেকে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে। বাংলাদেশে এখন অনেক বেকার সমস্যা রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং ঘরে বসে কাজ করা যায় বলে যুবক যুবতীরা এই কাজের প্রতি আগ্রহ হচ্ছে। তাই এই কাজের জন্য প্রচুর ধৈর্য, ইচ্ছা শক্তি, এবং নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুললেই ফ্রিল্যান্সিং এ ক্যারিয়ার ঘরে তোলা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা।যে কোনো জায়গা থেকে এই পেশায় স্বাধীন ভাবে ঘরে বসে কাজ করা য়ায়।এর জন্য প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য।এই জিনিস গুলো থাকলে এই ক্ষেত্রে সফল হওয়া সম্ভব!ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত কন্টেন্ট টি নতুনদের জন্য অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
বাংলাদেশ হলো জনসংখ্যাবহুল দেশ।জনসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের জন্য কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা সরকারের পক্ষে সম্ভব না। তাই শিক্ষিত যুবক যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজের অভাবে বেকার সমস্যায় ভুগছে । যারা কোনো উপায় না পেয়ে, স্বনির্ভর হতে ফ্রিল্যান্সিং কে বেছে নিয়েছে কর্মসংস্থান এর মাধ্যম হিসেবে।যা ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে অনেকেই সফলতাও অর্জন করেছে। আর ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবেন তার বিস্তারিত এই লেখাটির মধে পেয়ে যাবেন।যারা ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ভাবছেন তারা অবশ্যই লেখাটি পড়বেন। অনেক উপকৃত হবেন।
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। এখানে বেকার সমস্যা অনেক বেশি। অনেক বেকার যুবক-যুবতী কোন উপায় না পেয়ে স্বনির্ভর হতে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং কে বেছে নিয়েছে, কর্মসংস্থানের মাধ্যম হিসেবে। ফ্রিল্যান্সিং পেশা হল এমন একটি পেশা যা একজন মানুষ নিজের ইচ্ছে মত কাজ করতে পারে। এর জন্য প্রয়োজন প্রচুর ধৈর্য ও ইচ্ছা শক্তি। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক শিক্ষিত বেকাররাও নিজের ক্যারিয়ারের সফলতা অর্জন করে দেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর ভাবে ফ্রিল্যান্সিং বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরার জন্য । এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী কনটেন্ট যা পড়ার মাধ্যমে অনেকের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিবে।
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। অধিকাংশ মানুষ এখানে দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করে।তাই শিক্ষিত যুবক যুবতীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজের অভাবে বেকার সমস্যায় ভুগছে ।
ফ্রিল্যান্সিং পেশা একটি মুক্ত পেশা। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে হলে প্রথমে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে নির্দিষ্ট তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।শুধু প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য।এই জিনিস গুলো থাকলে এই ক্ষেত্রে সফল হওয়া সম্ভব!বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে কেরিয়ার হিসেবে গড়ে তুলেছে অনেকেই। এবং এই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিয়োজিত হয়ে অনেক মানুষ সফল হয়েছে।
কনটেন্টটি সময়োপযোগী ও যুগ উপযোগী। ভালোভাবে কনটেন্টি পড়লে উপকৃত হবেন।
”জাযাকাল্লাহ খায়রন”।
নিজের দক্ষতা ও সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে বর্তমানে হাজারো তরুণ ফ্রিল্যান্সিং নিজের জীবিকা নির্বাহ করছে।নিজের স্বাধীনভাবে কাজ করতে ফ্রিল্যান্সিং একটা উপযুক্ত জায়গা। দিন দিন মানুষের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে।হাজারো তরুণ ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বেকারত্ব ঘুচাচ্ছে।ধন্যবাদ লেখককে এরকম একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। এখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।
ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে ঘরে বসে নিজের ফ্রী সময়ে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করে প্রত্যেক মাসে একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করা যায়। বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে ফ্রিল্যান্সিং অন্যতম ক্যারিয়ার হতে পারে শিক্ষিতদের জন্য। মোটা অংকের টাকা আয় করতে পারে ঘরে বসে। এতে নিজের ও দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে ফ্রিল্যান্সাররা।
খুব সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে এমন সময়োপযোগী কন্টেন্ট লেখার জন্য।
নিজের দক্ষতা ও সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে বর্তমানে হাজারো তরুণ ফ্রিল্যান্সিং নিজের জীবিকা নির্বাহ করছে।নিজের স্বাধীনভাবে কাজ করতে ফ্রিল্যান্সিং একটা উপযুক্ত জায়গা। দিন দিন মানুষের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে।হাজারো তরুণ ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বেকারত্ব ঘুচাচ্ছে।ধন্যবাদ লেখককে এরকম একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। এখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা স্পষ্ট হয়েছে।
বেকারত্ব দূরীকরণের মাধ্যমে, দেশকে আরো একধাপ এগিয়ে নিতে ফ্রিল্যান্সিং খুলে দিচ্ছে সম্ভাবনার অপার দুয়ার।
ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন এক পেশা যার মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গরে তোলা সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজন অধ্যাবসায়।
উপরোক্ত লেখনী দ্বারা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিতে নতুনভাবে অনুপ্রানিত হবে।
ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি পেশা যা মানুষ তার ইচ্ছামত করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়ায় অনেক বেকার যুবক যুবতীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে। মাশাআল্লাহ অনেক শিক্ষনীয় একটি কনটেন্ট। যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় তারা অনেক কিছু শিখতে পাবে এই কনটেন্টের মাধ্যমে।
জনলবহুল এদেশে ব্যাকারত্বের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এদেশে চাররির সংখ্যা খুবুই সীমিত।শিক্ষিত ব্যাকার যুবকেরা চাকরি না পেয়ে ফ্রিলানসিং কে তাদের ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে । এখন এই পেশাকে সরকারি ভাবে অনেক মূল্যয়ন দিয়েছে । সরকার এদেশের শিক্ষিত ব্যাকার যুবক ও যুবতিদের জ্ন ফ্রি প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করেছে ও নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে । সঠিক গাইড লাইন পেলে একজন ফ্রিলানসার তার ক্যারিয়ারকে সুন্দর ভাবে গরতে পারবে । এই কন্টেন্ট টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
তাই বলা যায় , একটি মানুষ ফ্রিলানসিং কে যদি ক্যারিয়ার হিসেবে নেয় ,তাহলে এই কন্টেন্ট টি পরে ইষ্টেপ গুলো ফলো করলে সে সফলতা অর্জন করতে পারবে ।
ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশে বেকারত্ব সমস্যা সমাধানের অন্যতম উপায় হতে পারে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক তরুন তরুনীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে যারা ক্যারিয়ার গড়তে চায় তাদের জন্য কন্টেন্টটি অনেক উপকারী হবে।তথ্যবহুল কন্টেন্ট এর জন্য লেখককে ধন্যবাদ
ফ্রিলান্সিং একটি মুক্ত পেশা যার মাধ্যমে বাংলাদেশের হাজার ও বেকার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে ।
ফ্রিলান্সিং সম্পর্কিত কাজসমূহের উপর দক্ষতা বৃদ্ধি করতে বাংলাদেশ সরকারকে আরও জোরদার পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ।
ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা। ঘরে বসে নিজের ফ্রী সময়ে নিজের ইচ্ছে মতো কাজ করে প্রত্যেক মাসে একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করার নাম ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রয়োজন প্রচুর ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য্য। এছাড়া বায়ারের সাথে কথোপকথনের দক্ষতা ইংরেজিতে বেসিক ধারণা, স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং গুগল সহ অন্যান্য ব্রাউজার সম্পর্কে ধারণা থাকা এক্ষেত্রে আবশ্যক। যারা ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসাবে নিতে চাই তাদের সকলের এই কনটেন্ট টি একবার হলেও পড়ে দেখা উচিৎ।
মাশাআল্লাহ অনেক উপকারি একটি কনটেন্ট, যারা ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে চায়, বা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চায়, তাদের জন্য এ কনটেন্টটি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে,
জনবহুল এই বাংলাদেশকে বেকারমুক্ত করতে ফ্রিল্যান্সিং একটি গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, তার জন্য প্রয়োজন, প্রচুর ইচ্ছাশক্তি, ধৈর্য, আর শ্রম। একটা স্মার্টফোন, লেপটপ, বা কম্পিউটার থাকলে অনলাইনে ফ্রি কোর্স অথবা পেইড কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শেখা যায়, ইউটিউবে ভিবিন্ন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের গাইডলাইন রয়েছে,
বেকারমুক্ত সমাজ করতে, এবং বাংলাদেশের অর্থনিতীকে আরো শক্তিশালী করতে ফ্রিল্যান্সিং গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে।
আমদের দেশে চাকরির অবস্থা খুব খারাপ। দিন দিন বেকার এর সংখ্যা বাড়ছে। এই সময় ফ্রিল্যান্সিং খুব ভাল কাজের রাস্তা হয়ে দারিয়েছে। ছেলে মেয়রা এখন চাইলে ঘরে বসে নিজের অবসর সময় কাজ করে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারে। এই কাজ এর জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত পরিকল্পনা,সময় এবং পরিশ্রম। তারপর সাফল্য অবশ্যই আসবে।
ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পেশা।আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সিং এর যত প্রতিবন্ধকতা আছে সব দূর করতে সরকারের আরো ভূমিকা রাখা উচিত। বেশি বেশি মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এ অংশগ্রহণ করে দেশকে প্রগতিশীল দেশে রূপান্তরিত করতে পারে।
বেকারত্বের এই করুণ সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি অনন্য পেশা।ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্তপেশা, অনান্য চাকরির মতো এই পেশায় নির্দিষ্ট কোনো অফিস টাইম না থাকায় একজন ফ্রিল্যান্সার তার অবসর সময়ে বায়ারের দেওয়া নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ করতে পারায় বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা হয়ে উঠেছে।
একজন ব্যক্তি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যুক্ত হতে চাইলে তার জন্য প্রয়োজন ফ্রিল্যান্সিংকে জানা, এর নির্দেশনা ও কিছু নিয়মকানুন সম্পর্কে জ্ঞান থাকা। উপরোক্ত কনটেন্টটি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যাবতীয় ধারণা পাবে বলে আমি মনে করি।
বর্তমান সময়ে বেকার যুবক-যুবতীদের জন্য সম্ভাবনাময় একটি দ্বার হলো ফ্রিল্যান্সিং। ধৈর্য্য, সঠিক গাইডলাইন এবং প্রচুর প্র্যাকটিসের মাধ্যমে তারা এই সেক্টরে সফলতা লাভ করতে পারে। সরকার যদি এই সেক্টরের প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করার জন্য পরিকল্পনা হাতে নেয় তাহলে বাংলাদেশ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত হবে ইনশা আল্লাহ। উপরোক্ত কনটেন্টটি একজন বেকার যুবক/যুবতীকে সঠিক নির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে নিজের সময়কে কাজে লাগানোর ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে আশা করছি।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং খুবই পরিচিত একটি শব্দ। এটি একটি মুক্ত পেশা।বাংলাদেশের বেকারত্ব দূরীকরণের অন্যতম সেক্টর ফ্রিল্যান্সিং । তবে পচুর ইচ্ছাশক্তি ও ধৈর্য্য থাকতে হবে।পাশাপাশি ইংরেজিতে বেসিক নলেজ ও গুগল সহ অন্যান্য ব্রাউজার সম্পর্কে ধারণা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করলে সফল হওয়া সম্ভব। ফ্রিলান্সিং দক্ষতা বৃদ্ধি করতে বাংলাদেশ সরকারকে এগিয়ে আসা উচিত।এর ফলে বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন করে বেকারত্বের একাংশ নিজেদের সাবলম্বী করতে পারবে।
বাংলাদেশ জনসংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। এখানে অনেক জনগণের বাস। তাই বেকারত্বের হার বেশি। আর তাই ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্ত পেশা। আর তাই অনেকের কাজের যোগান দিয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সিং। বেকারত্ব খোচাতে ফ্রিল্যান্সিং বড় ভূমিকা রাখে। উক্ত কনটেন্টিং থেকে বেকার যুবক-যুবতীদের সময়কে কাজে লাগানোর ফ্রিল্যান্সিংয়ের ভূমিকা অপরিসীম বুঝতে পারবে।
মাশাআল্লাহ, ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে লেখা এই সুন্দর কনটেন্টটি বাংলাদেশের বেকারদের জন্য অনেক উপকারী। কেননা বাংলাদেশে অনেক বেকার ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা বুঝে উঠতে পারে না যে কি করবে। আশা করি এই কনটেন্টটি তাদের অনেক বড় একটা উপকার করবে।
যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং এ কোনো ধরা বাধা সময় নেই, নিজের ইচ্ছেমতো শুধু বায়ারের দেওয়া সময় অনুযায়ী কাজটি সম্পূর্ণ করে জমা দিতে হবে। তাই আমি মনে করি, আমরা যারা বেকার বসে আছি তারা হাতে থাকা ছোট্ট মোবাইল দিয়েই এই কাজটি শুরু করতে পারি।
আর বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিং এর তালিকায় বিশ্বে অষ্টম পর্যায়ে আছে তাই আশা করছি ভবিষ্যতে ভালো কিছু হবে ইনশাআল্লাহ। আর এই বাংলাদেশ সরকারকে এই কাজের জন্য আরো বেশি মনোযোগী হতে হবে যাতে করে দেশের বেকার ছেলে মেয়েদের সুন্দর একটা আয়ের সুযোগ হয় এবং সেই সাথে দেশের আর্থিক কাঠামো ও আরো উন্নতির পথে এগিয়ে যায়।
লেখককে অসংখ্য জাজাকাল্লাহ খাইর এমন সুন্দর একটা কনটেন্ট পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
নিজের দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে কোনো অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানির কাজ করা কে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এটি একটি মুক্ত পেশা। এর জন্য প্রয়োজন স্কিল এবং ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকার মানসিকতা। তাহলে ফ্রিল্যান্সিং সফলতা পাওয়া সম্ভব। আশাকরি আর্টিকেল টি পড়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে।
মেধাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজের মতো করে সময় নিয়ে ঘরে বা বাইরে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে যে কাজ করা হয়, সেটায় হলো আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং।হাজারো মেয়ে চাকরি করতে বাইরে যেতে পারেনা,তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হলো অন্যতম কাজের মাধ্যম।,কাজের দক্ষতা এবং ধর্য্য থাকলে এই স্বাধীন পেশায় নিজেকে ঠিকিয়ে রাখা সম্ভব। কন্টেন্ট পরে অনেক অজানা তথ্য জানলাম,,ধন্যবাদ
মেধাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজের মতো করে সময় নিয়ে ঘরে বা বাইরে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে যে কাজ করা হয়, সেটায় হলো আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং।হাজারো মেয়ে চাকরি করতে বাইরে যেতে পারেনা,তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হলো অন্যতম কাজের মাধ্যম।,কাজের দক্ষতা এবং ধর্য্য থাকলে এই স্বাধীন পেশায় নিজেকে ঠিকিয়ে রাখা সম্ভব। কন্টেন্ট পরে অনেক অজানা তথ্য জানলাম,,ধন্যবাদ
বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বড় সমস্যা হলো বেকার সমস্যা। এই সমস্যা দূরীকরণে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। শিক্ষিত বেকাররা ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে। ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে হলে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে যা লেখক এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। আশা করি যারা ফ্রিল্যান্সিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চায় তাদের উপকারে আসবে।
হ্যাঁ, এটি আমাদের জন্য সুবার্তা যে ফ্রীল্যান্সিং করে অনেক বেকার এখন স্বাবলম্বী। এবং নারীরাও পিছিয়ে নেই,তারাও এখন নিজেদের ঘর,সংসার,স্বামি, সন্তান এবং ব্যক্তিগত জীবন ঠিক রেখেও ফ্রীল্যান্সিং করে ঘরে বসেই আয় করতে পারছে। এমনকি ফ্রীল্যান্সিং এর সুবিধা পুরুষের পাশাপাশি পর্দানশীন নারীরাও নিয়ে পর্দায় থেকে আয় করতে পারছে।
ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা এখানে মানুষ স্বাধীনভাবে তার কাজ সম্পাদন করে থাকে। নির্দিষ্ট ডিভাইস ব্যবহার দ্বারা নির্দিষ্ট দক্ষতা অর্জন করে এখন অনলাইনে উপার্জন করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে অনলাইনে কর্মসংস্থান এর সুযোগ পাচ্ছে।যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশে বেকারত্ব সমস্যা সমাধানের ফ্রিল্যান্সিং আশীর্বাদস্বরূপ। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকাররাও ঘরে বসে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে। কাজের স্বাধীনতা থাকা বর্তমানে তরুণ সমাজ ফ্রিল্যান্সিংকে ফুল টাইম বা পার্ট টাইম জব হিসেবে বেছে নিতে আগ্রহ প্রকাশ করছে।
কনটেন্টটিতে ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য ফ্রিল্যান্সিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারত্ব একটি প্রধান সমস্যা। তবে ফ্রিল্যান্সিং আশীর্বাদ স্বরূপ। বাংলাদেশের অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতী ফ্রিল্যান্সিং করে সাবলম্বী হয়ে উঠেছে। অসাধারণ কন্টেন্ট। যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্ৰহী কন্টেন্ট তাদের উপকারে আসবে।
বর্তমানে ফিন্যান্সির মাধ্যমে বাংলাদেশে অনেক শিক্ষিত বেকার অনলাইনে আয় করার সুযোগ পাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিতে সফলতার জন্য প্রচুর ইচ্ছা শক্তি ও ধৈর্য্য থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে যারা ক্যারিয়ার করতে চায় তাদের জন্য কনটেন্টি অনেক উপকারী হবে। কনটেন্টি পড়ে ফ্রিল্যান্সি সম্পর্কে তত্ত্ববহুল সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।
ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে পৃথিবীর যে কোন দেশে কাজ করা যায় ।আমাদের উচিত এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে নিজেকে স্বাবলম্বী করা ।এতে করে দেশের উন্নতি সম্ভব।আপনার কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ আপনাকে এই বিষয় তুলে ধরার জন্য।
বাংলাদেশে একটি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য প্রথমেই বাজারের চাহিদা এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতার সেট বুঝতে হবে।যদিও ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা প্রথমে দুঃসাধ্য মনে হতে পারে, অধ্যবসায় এবং উত্সর্গ একটি সফল এবং পরিপূর্ণ ক্যারিয়ারের দিকে নিয়ে যেতে পারে।বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং যে অনির্ধারিত সম্ভাবনাগুলি অফার করে তা গ্রহণ করুন এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে প্রথম পদক্ষেপ নিন।