ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন

Spread the love

আজ থেকে দুই যুগ আগেও কি কেউ ভাবতে পেরেছিল, ডিজিটাল সামাজিক মাধ্যম হতে পারে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উৎস?

বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সোসাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। দিনের অনেকটা সময় আমরা কাটিয়ে দেই সোসাল মিডিয়ায় বিচরন করে। কিন্তু আপনি জানেন কি এই সোসাল মিডিয়া থেকে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন এবং ভাল পরিমানে আয় করতে পারেন?

এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।

এই পেশায় নিয়োজিত মানুষ সর্বপ্রথম এই প্রশ্নগুলোই আসে ডিজিটাল কনটেন্ট  কি ? ডিজিটাল কন্টেন্টে কি ধরনের কাজ করা হয়? 

তাই প্রথমেই আমরা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নিব তারপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিভাবে একজন ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর তার ক্যারিয়ার গঠন করে সে বিষয়গুলো বিস্তারিত জানব। 

ডিজিটাল কনটেন্ট কি

কন্টেন্ট হচ্ছে কোন বিষয়ের উপর তথ্য তুলে ধরার অন্যতম মাধ্যম বা প্রক্রিয়া। আর কোনো কনটেন্ট যদি ডিজিটাল উপাত্ত আকারে বিরাজ করে প্রকাশিত হয় বা প্রেরিত-গৃহিত হয় অথবা ডিজিটালভাবে প্রদর্শিত হয়, তাহলে সেসব কনটেন্টকেই ডিজিটাল কনটেন্ট বলে। ডিজিটাল কন্টেন্ট হল কম্পিউটার বা ইন্টারনেটে সংরক্ষিত সমস্ত সামগ্রীক বিষয় যা কিনা ইউজারদের অনলাইনে অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে থাকে। ডিজিটাল কন্টেন্ট (Digital Content) বলতে আমরা তথ্য বা কন্টেন্টের ডিজিটাল রূপকে বুঝে থাকি।

ডিজিটাল কন্টেন্টে কি ধরনের কাজ করা হয়?

ডিজিটাল কনটেন্টে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয় যেমন ছবি, অডিও, ভিডিও ও এনিমেশনের সমন্বয়। 

টেক্সট বা লিখিত কনটেন্টঃ 

লেখার জন্য ডিজিটাল কন্টেন্ট যেমন ব্লগ পোস্ট, নিউজ আর্টিকেল, ওয়েবসাইট পেইজ, সংবাদ পত্র, নিবন্ধন, পণ্য বা সেবার তালিকা ও বর্ণনা, পণ্যের মূল্যায়ন, ই-বুক সংবাদপত্র, এবং শ্বেতপত্র ইত্যাদি।

ছবি এবং ভিডিও কন্টেন্টঃ  

ছবি এবং ভিডিও কন্টেন্ট এর কাজের মধ্যে রয়েছে ইমেজ, ইনফোগ্রাফিক, ফটোগ্রাফি, প্রেজেন্টেশন, স্লাইড শো, সংগীত ভিডিও, ফিল্ম, হাতে আঁকা ছবি, অঙ্কন করা, কার্টুন, এবং এনিমেশনসহ সকল ছবি ইত্যাদি।

শব্দ বা অডিও কন্টেন্টঃ  

শব্দ বা অডিও কন্টেন্ট যেমন পডকাস্ট, সংগীত, অডিওবুক, রেডিও প্রোগ্রাম ইত্যাদি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জন্য কন্টেন্টঃ   

এ ধরনের কনটেন্ট যেমন ফেসবুক পোস্ট, টুইট, ইনস্টাগ্রাম পোস্ট, ইউটিউব ভিডিও, লাইভ ভিডিও ইত্যাদি।

আমরা যখন ফেসবুকে বা টুইটারে, ইউটিউবে কিছু সার্চ করলেই অনেক চ্যানেল কিংবা ভিডিও পেয়ে যাই, এসব ভিডিও কনটেন্ট যারা তৈরি করেন তারাই ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর। ইন্টারনেটের কল্যাণে নিজেই নিজেদের সৃজনশীল দিক নিয়ে কনটেন্ট বানাচ্ছেন। আর এসব কনটেন্ট দিয়ে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে উপার্জন করছেন।

অনলাইন ভিত্তিক ক্যারিয়ার গঠন করতে চাইলে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকেই তা করা সম্ভব কিন্তু আজকে আমরা বিশেষভাবে আলোচনা করব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন এই বিষয়টি নিয়ে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন

বর্তমানে পেশা হিসেবে বেশ এগিয়ে যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কাজ করার এ বিষয়টি। ক্যারিয়ার হিসেবে বাংলাদেশেও এখন বেশ জনপ্রিয় এ পেশা। চাইলে যে কেউ-ই এ পেশায় আসতে পারেন। 

ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলো বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর দিকে নজর দিচ্ছে। যেহেতু এসব মাধ্যমের ব্যবহারকারী বিভিন্ন বয়সের, তাই ব্যবসার ক্ষেত্রেও প্রতিষ্ঠানগুলোর নজর এই মাধ্যমের দিকে। বিপণনের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে এ মাধ্যম। ফলে তৈরি হচ্ছে চাকরির নতুন ক্ষেত্র। চাকরির পাশে আছে 

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম গুলো কি কি?

ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইমো, টিকটক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, হোয়াটস্‌ আপ, লিংকড্‌ ইন ইত্যাদি হলো কিছু বিশেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উদাহরণ। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এসব সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়।

ফেসবুক

ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটররা অনেক বড় একটা অংশ দখল করে রেখেছে ফেসবুকে। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে এই সোশ্যাল মিডিয়া Facebook এ। তাই আপনি যে ব্যবসাই করুন না কেন, নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারেন, আপনার টার্গেট কাস্টমারের একটা বিরাট অংশ দিনের একটা সময় ফেসবুকে কাটায়। আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তা হন, তবে আপনার কাস্টমারদের সাথে কার্যকর যোগাযোগের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো ফেসবুক। 

ইউটিউব

ইউটিউব বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম । প্রতিনিয়ত বাড়ছে ইউটিউব ব্যবহারকারীর সংখ্যা, আর সাথে বাড়ছে এর বহুমাত্রিক ব্যবহারও। এ কারণে এটি বর্তমানে ভিডিও কনটেন্ট শেয়ারিং-এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জনেরও একটি সম্ভাবনাময় উৎস হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ইউটিউব এখন শুধু ব্যক্তিগত ভিডিও শেয়ারিং-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। প্রোডাক্ট রিভিউ, লাইফস্টালই সাজেশন, স্বাস্থ্যবিষয়ক পরামর্শ ও প্রযুক্তি বিষয়ক টিপসের মতো অসংখ্য বিষয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে ইউটিউব। ইউটিউবের সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হচ্ছে এর উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম। 

যেকোনো ব্যক্তি যেকোনো গ্রহণযোগ্য বিষয়ের ওপর কনটেন্ট তৈরি করে তা উপস্থাপন করতে পারেন ইউটিউবের মাধ্যমে। আর এই কনটেন্ট যদি বহু সংখ্যক দর্শকের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়, তাহলেই তৈরি হতে পারে অর্থ উপার্জনের সুযোগ।

ব্যবহারকারীদের মানসম্মত কনটেন্ট তৈরিতে উদ্বুদ্ধ করতে ‘মনিটাইজ’ অর্থাৎ বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দেয় ইউটিউব। এই বিশেষ সুযোগের ফলে যেকোনো ব্যক্তির পক্ষেই অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। প্রয়োজন শুধু মানসম্মত ভিডিও কন্টেন্ট।

ইন্সটাগ্রাম

ইন্সটাগ্রাম মূলত একটি ছবি এবং সর্ট ভিডিওর মাধ্যম এবং ছবিতে সব থেক বেশী আকর্ষণ থাকে।  Youtube কিংবা Facebook এর মত এখানে সরাসরি মনিটাইজেশনের অপশন নেই। তবে ডিজিটাল র্মারকেটিং এর অগ্রগতির কারনে বিভিন্ন কম্পানি সোসাল মিডিয়ায় এমন লোকজন খোঁজে  যাদের অনেক ফলোয়ার আছে তার সাথে সাথে সেই সব ফলোয়ারের উপরে তাদের প্রভাব আছে।

এধরনের  Influencer দের কে তখন ওই কোম্পানি স্পনসর করে তাদের প্রোডাক্ট প্রোমসনের জন্য। কাজটা খুব কঠিন মনে হোলেও খুব বেশি কঠিন নয়। আপনি কোন কাজে প্যাসনেট হলে এই মাধ্যমটি আপনার জন্য।

লিংকডইন

বর্তমানে পেশাজীবীদের জন্য সবচেয়ে বড় পরিসর হচ্ছে লিংকডইন। একজন কর্মীর সবকটি পেশাগত দক্ষতা জানতে এবং চাকরি প্রার্থীর যোগ্যতা যাচাইয়ে নিয়োগকর্তারা অনেকক্ষেত্রেই এর সাহায্য নিয়ে থাকেন। ক্যারিয়ারের পথচলা সুন্দর করতে দ্রুতগতিতে বেড়ে চলেছে এর জনপ্রিয়তা।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একজন ক্যারিয়ার সচেতন মানুষের প্রোফাইলটি হওয়া উচিত তার ব্যক্তিত্বের প্রতিফলন। ফেসবুক বা লিংকডইনের বায়ো এবং প্রোফাইল নিয়মিত আপডেট করা প্রয়োজন। ডিজিটাল মিডিয়ায় বায়ো এবং ছবি দিয়ে নিজেকে উপস্থাপন করা যায় বৃহৎভাবে।

বিভিন্ন গ্রুপ পেজ অনুসরণ

সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপে যুক্ত হলে নতুন মানুষজনের সঙ্গে পরিচয় হয়। আবার পরিচিত মানুষের সঙ্গেই সম্পর্কের উন্নতি হতে পারে যোগাযোগ মাধ্যমে। এই যোগাযোগ স্থাপনের দরুন বেশিসংখ্যক মানুষের সংস্পর্শে আসা যায় এবং চাকরির খবরাখবর, প্রস্তাব সম্পর্কেও জানা যায়। নিজেকে অন্যের কাছে ভালোভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে, বাইরের নেটওয়ার্কের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে এভাবে ধীরে ধীরে হতে পারে ক্যারিয়ারে উন্নতি।

এ ছাড়া লিংকডইন এবং ফেসবুকে কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত গ্রুপগুলোতে যুক্ত হয়ে কাজ সম্পর্কিত বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ করা যেতে পারে। এগুলো ব্যবহার করা যায় চাকরি পাওয়ার নেটওয়ার্ক হিসেবে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিদের অনুসরণ করে ক্যারিয়ার বিষয়ক পথ নির্দেশনা পাওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত মানুষদের অনুসরণ করে কর্মক্ষেত্র সম্পর্কেও অনেক কিছু জানা যায়। সেই সঙ্গে একটি নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকাও সহজ হয়। এ ছাড়া সাক্ষাৎকারের আগে কোনো প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রোফাইল ও পেজ দিতে পারে বিশেষ ধারণা।

চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা

চাকরির পাশাপাশি অনেকেই গড়ে তুলছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ভিত্তিক বিভিন্ন ব্যবসা। যেমন নতুন ক্ষুদ্র মাঝারি বৃহৎ ব্যবসা শুরু করেছেন অথবা পুরাতন ব্যবসা কে নতুন গতি দিয়েছেন এসব প্লাটফর্মের মাধ্যমে । অনেকেই নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে সামাজিক মাধ্যমে শুরু করেছেন নানা ধরনের জিনিসপত্রের বেচা-কেনা। এবং ডিজিটাল এই সময়ে নিজের ব্যবস্থাপনা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে দারুণভাবে সফলও হচ্ছেন তারা। 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রতিষ্ঠানেই চাকরি

প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বজুড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা ব্যাপকহারে বেড়েই চলেছে। কোটি কোটি মানুষের ব্যবহৃত ওয়েবসাইটগুলো রক্ষণাবেক্ষণে তাই প্রয়োজন বিশাল সংখ্যক কর্মী। সরাসরি অফিস হোক বা ফ্রিল্যান্সিং, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে সারা পৃথিবী থেকে বহু কর্মী নিয়োগ করছে। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের সুপরিচিত এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করা হতে পারে ক্যারিয়ারে সুবর্ণ সুযোগ।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা জানলাম একজন ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কোন কোন প্লাটফর্মে কিভাবে কাজ করতে পারে।

ক্রিয়েট করা কনটেন্ট থেকে কিভাবে আয় করা সম্ভব :

বিজ্ঞাপন থেকে আয় :  

ব্লগার ও ইউটিউবারদের আয়ের অন্যতম উৎস বিজ্ঞাপন। গুগল এসব বিজ্ঞাপন ও অর্থ পরিশোধ করে থাকে। বিজ্ঞাপন পেতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যেমন- গুগলের বিজ্ঞাপন পেতে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট সংখ্যক সেশন বা ভিজিটর থাকতে হয়। ইউটিউবে বিজ্ঞাপন পেতে ১ হাজার সাবসক্রাইবার থাকতে হয়। ফেসবুক ও ইউটিউবে ভিডিও বানিয়েছেন অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর। এসব ভিডিও যেমন মানুষের দরকারি তথ্য প্রদান করেছে, তেমনি এসেছে সন্তোষজনক আয়।

পণ্য বিক্রয় :

ডিজিটাল ক্রিয়েটরদের আয়ের আরেক জনপ্রিয় উৎস  ই-বুক, কোর্স, ছবি এবং পণ্যদ্রব্য বিক্রি। এ প্রক্রিয়ায় অবশ্য তৃতীয় পক্ষের জন্য কনটেন্ট বানাতে হয়। বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করে। এটি ডিজিটাল ক্রিয়েটরদের জন্য লাভজনক উপায়। যেমন- আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞ হন, তাহলে অন্যদের প্রশিক্ষণ দিতে আপনার প্রোগ্রাম বিক্রি করতে পারবেন।

স্পনসরশিপ ব্র্যান্ড ডিল :

 ডিজিটাল ক্রিয়েটর হিসেবে মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারলে স্পনসররা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। অর্থের বিনিময়ে, সেই ক্রিয়েটর নির্দিষ্ট কোনো পণ্যের প্রচার করেন।

অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে আয় : 

ডিজিটাল ক্রিয়েটরদের পছন্দ হলো বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এসব প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রতি মাসে বড় অঙ্কের টাকা আয় করা সম্ভব। ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্সটাগ্রাম ও টিকটক থেকেও মানুষ অর্থ উপার্জন করছে। ইউটিউব ও ফেসবুকে যার ফলোয়ার বেশি এবং ভিডিও যত বেশি দেখা হবে তত বেশি অর্থ উপার্জন হবে।

ডিজিটাল ক্রিয়েটর হতে হলে 

আপনি যদি ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতে চান তাহলে এই টিপসগুলো আপনারই জন্য 

কেমন কনটেন্ট বানাবেন

শুরুতেই ঠিক করতে হবে, আপনি কোন ধরনের ডিজিটাল কনটেন্ট বানাবেন। এরপর আপনি যে কনটেন্ট বানাতে চান তার চাহিদা ও প্রতিযোগিতা যাচাই করুন। প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে অবশ্যই অন্যদের চেয়ে আলাদা হতে হবে।

প্রতিনিয়ত শিখতে হবে : আপনি একটি ব্লগ প্রতিষ্ঠা করতে চান। সেক্ষেত্রে, আপনাকে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (এসইও), ওয়েবসাইটে কীভাবে ট্র্যাফিক তৈরি করতে হয় এবং অনলাইন বিপণন সম্পর্কে জানতে হবে। ক্রমাগত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল বিশ্বে শেখার মানসিকতা থাকতে হবে।

পোর্টফোলিও তৈরি : 

ক্লায়েন্টদের প্রতিক্রিয়া জানতে হবে। শুধু জানলেই হবে না সেগুলো অন্যদের জানাতে পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে। তাহলে অন্যরা আপনার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাবেন।

উপযুক্ত প্ল্যাটফর্মে যোগ দেওয়া :

 

ডিজিটাল ক্রিয়েটরদের ফলোয়ার বাড়াতে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলোতে যুক্ত হতে হবে। পরে সেলফ ব্রান্ডিংয়ে মনোযোগী হতে হবে।

গবেষণা : 

যে বিষয়ে কনটেন্ট বানাতে চান সেই বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে হবে। নতুন তথ্য সংগ্রহ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করে সৃজনশীল কনটেন্ট বানাতে হবে। উপস্থাপনা সাবলীল হতে হবে।

ধারাবাহিকতা : 

আপনি যত বেশি কনটেন্ট বানাবেন তত বেশি ভিজিটর পাবেন। আপনি যদি সেরা ক্রিয়েটর হতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিতভাবে কনটেন্ট বানাতে হবে। হয়তো এটি স্বাধীন পেশা, কিন্তু তার মানে এই নয়- আপনার অনেক অবসর থাকবে। ফলোয়ারদের চোখের আড়াল না হয়ে নিয়মিত কনটেন্ট দিয়ে তাদের সঙ্গে থাকুন।

উপসংহার

আমরা অনেকেই মনে করি, একটি ছবি কিভাবে ডিজিটাল কনটেন্ট হতে পারে?

কারণ আমরা সকলেই জানি একটি ছবি কিন্তু হাজার হাজার শব্দ উপস্থাপন করে দেয় বা অতি সহজেই মানুষের সেই ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরে। আপনারা ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে একটি ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে ফেলতে পারেন। আমরা ইউটিউবে প্রবেশ করলেই দেখতে পারি অনেক ধরনের ভিডিও আপলোড করা। এই ভিডিওগুলো যারা তৈরি করে তারা প্রত্যেকেই কিন্তু কনটেন্ট ক্রিয়েটর। 

তারা তাদের নির্দিষ্ট একটি টপিকস এর উপর নির্ভর করে এই ধরনের ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করেছে। ফুড ব্লগ, ট্রাভেল ব্লগ, ডেইলি লাইফ ব্লগ, ফ্যাশন ব্লগ, এবং বিউটি ব্লগ ইত্যাদি। এই সব ব্লগের মাধ্যমে ক্রিয়েটরা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করে থাকে। যারা গ্রহনযোগ্যতা যত বেশি পায় তারা তত বেশি ইনকাম করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বজুড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা ব্যাপকহারে বেড়েই চলেছে। কোটি কোটি মানুষের ব্যবহৃত ওয়েবসাইটগুলো রক্ষণাবেক্ষণে তাই প্রয়োজন বিশাল সংখ্যক কর্মী। সরাসরি অফিস হোক বা ফ্রিল্যান্সিং, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে সারা পৃথিবী থেকে বহু কর্মী নিয়োগ করছে। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের সুপরিচিত এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করা হতে পারে ক্যারিয়ারে সুবর্ণ সুযোগ।


বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

101 thoughts on “ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন”

  1. ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটিং করে যে আনলাইন প্লাটফর্মগুলো থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা যায় তা অন্যদের মত আমার ও জানা ছিল । কিন্ত সত্যি কথা বলতে এই আর্টিকেল বা কন্টেন্ট টি না পড়লে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটিং সর্ম্পকে এত ব্যাপক ধারণা আমি নিজেও হয়তো অর্জন করতে পারতাম না।উপকারী এই কন্টেন্ট টি তাই সবাই নিজেদের প্রয়োজনে আজই পরে ফেলুন।ও বেশি বেশি শেয়ার করে অন্য়দের কেও এই বিষয়ে জানার সুযোগ করে দিন।

    Reply
  2. মা শা আল্লাহ। আমি আপনার প্ৰত্যেক আর্টিকেল পড়েছি। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল অসাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ। আমি আপনার আর্টিকেল পড়ে অনেক উপকার পেয়েছি।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজন আপনার আর্টিকেল পড়ে জানতে পারলাম। সত্যিই অসাধারণ ও খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল আর্টিকেলটা। আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ এতো প্রয়োজনীও আর্টিকেল আমাদের মাঝে দেওয়ার জন্য।

    Reply
    • ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটিং করে যে আনলাইন প্লাটফর্মগুলো থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা যায় তা অন্যদের মত আমার ও জানা ছিল না। কিন্ত সত্যি কথা বলতে এই আর্টিকেল বা কন্টেন্ট টি না পড়লে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটিং সর্ম্পকে এত ব্যাপক ধারণা আমি নিজেও হয়তো অর্জন করতে পারতাম না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের সংখ্যা হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজন আপনার আর্টিকেল পড়ে জানতে পারলাম। সত্যিই অসাধারণ ও খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল আর্টিকেলটা।

      Reply
  3. মাশাল্লাহ খুব সুন্দর লিখেছেন।
    ধন্যবাদ এতো প্রয়োজনীও আর্টিকেল
    আমাদের মাঝে দেওয়ার জন্য। আশা করি সামনে ও এমন কনটেন্ট পাবো আরো ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  4. Ma Sha Allah খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।আমি আপনার প্রত্যেকটা আর্টিকেল পড়েছি। আপনার আর্টিকেলগুলি খুবই গুরু্ত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর মাধ্যমে অনেক বেকারত্ব হ্রাস পাচ্ছে।

    Reply
  5. ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।আগে মনে করতাম অনলাইন বিজনেস কিংবা ইউটিউব ভিডিও মেকিং ছাড়া অনলাইনে উপার্জন করা যায়না।কিন্তু এখন দেখছি ইন্টারনেটের এই বিশাল দুনিয়ায় কত রকম ভাবে হালাল উপার্জন করার পথ খুলে দিয়েছে।একজন দক্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটর তার লেখার মাধ্যমে হাজার হাজার ফলোয়ার তৈরী করতে পারে।কনটেন্টে যে শক্তি থাকে তার চেয়ে জোরালো কোন ব্র্যান্ডিং টুলস হতে পারেনা।অনেকেই এখন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নিয়েছেন।একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাইলেই আপনার এই লেখা পড়ে বিভিন্ন রকমের আয় করার মাধ্যম তৈরী করতে পারে।এতো চমৎকার একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  6. মা শা আল্লাহ। আমি আপনার প্ৰত্যেক আর্টিকেল পড়েছি। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল অসাধারণ এবং সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করে। এটি উল্লেখ করে যে সোশ্যাল মিডিয়া কীভাবে ক্যারিয়ারে গড়ে তুলে তা এনে দিতে পারে একজন ব্যক্তির উন্নতির মাধ্যমে। এটি একে অন্যের ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি করার পথ ও মাধ্যম হিসাবে পরিচিত করিয়ে তুলে lকন্টেন্ট টিপড়ে অনেক গুরুত্ব পূর্ণ ধারণা অর্জন করতে পেরেছিl

    Reply
  7. আমি নিজেই একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ।আমার কাছে এই লেখাটা অসাধারণ লেগেছে ।এখানে খুব সহজে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার ধাপ ও ক্ষেত্র গুলো তুলে ধরেছেন।একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার জন্য আপনার জানা কাজটাই যথেষ্ট ।আশাকরি লেখাটি পড়লে সবাই উপকৃত হবেন।

    Reply
  8. কন্টেন্টটি লেখার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ, বর্তমানে ছোটবড় প্রত্যেকে এই জন্য বাড়িতে বসে ইনকাম করতে পারে । যা আমাদের দেশের অর্থনৈতিক ঘাটতি পুরনো সহায়তা করে।

    Reply
    • বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সোসাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। দিনের অনেকটা সময় আমরা কাটিয়ে দেই সোসাল মিডিয়ায় বিচরন করে। কিন্তু আমাদের মধ্যে এমন অনেকে আছে যাঁরা জানি না কি করে, সোসাল মিডিয়া থেকে আপনি/ আমি ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন/ পারি এবং ভাল পরিমানে আয় করতে পারেন?

      এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ইত্যাদি,
      যে যা পছন্দ করে তাতে তার ক্যারিয়ার তৈরি করে নিতে পারে,
      মাশাল্লাহ আপনার কনটেন্টি থেকে বর্তমানের কনটেন্ট সম্পর্কে সময় উপযোগী শিক্ষা নিতে পারবে।

      Reply
  9. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল এ সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাইলেই আপনার এই লেখা পড়ে বিভিন্ন রকমের আয় করার মাধ্যম তৈরী করতে পার
    এত সুন্দর ও সময় উপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  10. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল এ সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাইলেই আপনার এই লেখা পড়ে বিভিন্ন রকমের আয় করার মাধ্যম তৈরী করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
    এত সুন্দর ও সময় উপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply

    Reply
  11. বর্তমান ডিজিটাল যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। এই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ক্যারিয়ার গড়ে তোলা এবং ভালো পরিমান আয় সম্ভব, তার মধ্যে জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান ভয়াবহ। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এমন আর্টিকেলের জন্য কারণ এই আর্টিকেলটিতে কনটেন্ট ক্রিয়েটর সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়েছে যা হতে পারে কারো ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

    Reply
  12. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে মাশাআল্লাহ
    লেখক অসংখ্য ধন্যবাদ
    কন্টেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে

    Reply
  13. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল এ সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।বর্তমান ডিজিটাল যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। এই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ক্যারিয়ার গড়ে তোলা এবং ভালো পরিমান আয় সম্ভব, তার মধ্যে জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান ভয়াবহ। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এমন আর্টিকেলের জন্য কারণ এই আর্টিকেলটিতে কনটেন্ট ক্রিয়েটর সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়েছে যা হতে পারে কারো ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

    Reply
  14. বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্মে টাকা ইনকামের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটিং।
    ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর কি, কিভাবে এটি করা যায় বিস্তারিত এখানে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  15. দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের সুপরিচিত প্রতিষ্ঠানে কাজ করা হতে পারে ক্যারিয়ারে সুবর্ণ সুযোগ।
    আর তা সম্ভব একজন ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার মাধ্যমে।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।
    তাই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে এসব সামাজিক মাধ্যমগুলোকে ব্যবহার করতে হবে সঠিক চিন্তাভাবনা ও বুদ্ধিমত্তার সাথে।
    খুব সুন্দর ও সমপযোগী একটি কন্টেন্ট মাশাআল্লাহ!

    Reply
  16. ✍🏼৮০% তথ্যবহুল একটি আর্টিকেল।
    বেকার তারুণ্যের কাছে এই লেখাটি সঠিক দিকনির্দেশনার কাজ করতে পারে। মোবাইল ডিভাইসটির সর্বোচ্চ সঠিক ব্যবহার শিখতে হবে ।এবং নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করে আয়ের রাস্তা অনুসন্ধান করতে এই আর্টিকেলটি সময় করে পড়ে দেখার অনুরোধ রইল।
    ফ্রিল্যান্সার হতে কি কি করতে হবে তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে লেখাটিতে। ধন্যবাদ ❤️

    Reply
  17. বর্তমানের যুগকে বলা হয় ডিজিটাল যুগ আর ডিজিটাল কন্টেন্ট বলতে আমরা তথ্য বা কন্টেন্টের ডিজিটাল রূপকে বুঝে থাকি। একজন শিক্ষিত মানুষ তার মেধাকে কাজে লাগিয়ে ছবি, অডিও, ভিডিও ও এনিমেশনের সমন্বয়ে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরী করে অর্থ উপার্জন করতে পারে। আর একজন সফল ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে সাহায্য করবে এই কন্টেন্টটি। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারে তার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই লেখাটিতে। অনেক ধন্যবাদ লেখককে এই গুরুত্বপূর্ণ লেখাটির জন্য।

    Reply
  18. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় – সে সম্পর্কে এই কনটেন্ট এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আর্টিকেলটি খুবই সময়োপযোগী, তথ্য বহুল এবং উপকারী।

    Reply
  19. চমৎকার সুন্দর একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করেছেন লেখক।স্বচ্ছ সুন্দর ও সাবলীলভাবে
    কন্টেন্ট এর শ্রেণীবিভাগ চমৎকারভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। জানতে পেরে অনেক উপকৃত হয়েছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের আরো তথ্যবহুল কনটেন্ট আশা করি পাবো।

    Reply
    • মাশাআল্লাহ!অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল লেখক উপস্থাপন করেছেন। উপরোক্ত কন্টেনের প্রত্যেকটি আর্টিকেল সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা এইটা শিখতে পারি যে কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগে নিজের সকল ক্যারিয়ার তৈরি করা যায়। তাই লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

      Reply
  20. আমরা যখন ফেসবুকে ,টুইটারে বা ইউটিউবে কিছু সার্চ করি তখন অনেক ভিডিও কিংবা লেখা পেয়ে যাই, এসব ভিডিও কনটেন্ট বা লেখা যারা তৈরি করেন তারাই ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর। বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাজ করে । এই কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রতি মাসে বড় অঙ্কের টাকা আয় করা সম্ভব। ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্সটাগ্রাম ও টিকটক থেকেও মানুষ অর্থ উপার্জন করছে।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে । আশাকরি লেখাটি পড়লে সবাই উপকৃত হবেন ।

    Reply
  21. ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।আগে মনে করতাম অনলাইন বিজনেস কিংবা ইউটিউব ভিডিও মেকিং ছাড়া অনলাইনে উপার্জন করা যায়না।কিন্তু এখন দেখছি ইন্টারনেটের এই বিশাল দুনিয়ায় কত রকম ভাবে হালাল উপার্জন করার পথ খুলে দিয়েছে।একজন দক্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটর তার লেখার মাধ্যমে হাজার হাজার ফলোয়ার তৈরী করতে পারে।কনটেন্টে যে শক্তি থাকে তার চেয়ে জোরালো কোন ব্র্যান্ডিং টুলস হতে পারেনা।অনেকেই এখন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নিয়েছেন।একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাইলেই আপনার এই লেখা পড়ে বিভিন্ন রকমের আয় করার মাধ্যম তৈরী করতে পারে।

    Reply
  22. বর্তমান যুগ অনলাইনের যুগ। যত দিন যাচ্ছে যুগ তত ডিজিটাল হচ্ছে। কিছুদিন আগেও মানুষের হাতে মোবাইল ছিল না। আর এখন মোবাইল ছাড়া মানুষ চিন্তা করা যায়না। সুতরাং ডিজিটাল পদ্ধতিতে চাকরির সুযোগও বাড়ছে। সেরকমই একটি অনলাইন চাকরি হতে পারে ডিজিটাল কনটেন্ট রাইটিং। যেটার মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসে আয় করতে পারে। ঘুচতে পারে বেকার সমস্যা। ছবি বা ভিডিও দিয়েও কন্টেন্ট করা যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রচুর কন্টেন্ট ক্রিয়েটার দেখা যায় যারা এটাকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে এবং প্রচুর ইনকাম করছে। মানুষ এখন চাকরির পিছনে পরে না থেকে ফ্রিল্যান্সিং কে বেছে নিচ্ছে।
    খুবই উপকারী এবং সয়োপযোগী কনটেন্ট।

    Reply
  23. ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হয়েও যে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা এই আর্টিক্যাল টা না পড়লে জানতে পারতাম না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সেখানে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে জীবনে সফলতা আনা সম্ভব। একটু পরিশ্রম আর ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে পারলেই নিজের ক্যারিয়ার উজ্জ্বল করতে পারেন অনায়াসে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর এবং উপকারী আর্টিক্যাল পোস্ট করার জন্য।

    Reply
  24. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। চমৎকার শিক্ষামূলক একটি কন্টেন্ট । যা পড়ে অনেক উপকৃত হবে সবাই।

    Reply
  25. আপনি জানেন কি সোসাল মিডিয়া থেকে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন এবং ভাল পরিমানে আয় করতে পারেন?
    এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন
    ডিজিটাল কন্টেন্ট (Digital Content) বলতে আমরা তথ্য বা কন্টেন্টের ডিজিটাল রূপকে বুঝে থাকি
    এ ধরনের কনটেন্ট যেমন ফেসবুক পোস্ট, টুইট, ইনস্টাগ্রাম পোস্ট, ইউটিউব ভিডিও, লাইভ ভিডিও ইত্যাদি।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

    Reply
  26. 🌟 **ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন** 🌟

    লেখক অসাধারণভাবে তুলে ধরেছেন কিভাবে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সফল ক্যারিয়ার গড়া যায়। 📸 বর্তমানে ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের বিশাল চাহিদা রয়েছে। 🏆 ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরির প্রাথমিক ধারণা থেকে শুরু করে সফলতার পথে সমস্ত ধাপগুলো অত্যন্ত বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। 💡 বিশেষত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যেখানে বেকারত্বের হার ভয়াবহ, সেখানে এই পেশা একটি সম্ভাবনাময় পথ হতে পারে। 🌍 লেখকের বর্ণনায় প্রতিটি শব্দেই উপলব্ধি করা যায় যে, নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক ব্যবহার ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা কতটা উজ্জ্বল করতে পারে। 📈 যারা নতুন করে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাদের জন্য এই লেখা নিঃসন্দেহে পথপ্রদর্শক। ⭐
    👀 **এই লেখা পড়তে একবার হলেও সময় দিন, আপনি হতাশ হবেন না!** 📚

    Reply
  27. ইন্টারনেটের এই বিশাল দুনিয়ায় কত রকম ভাবে হালাল উপার্জন করার পথ খুলে দিয়েছে।একজন দক্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটর তার লেখার মাধ্যমে হাজার হাজার ফলোয়ার তৈরী করতে পারে।কনটেন্টে যে শক্তি থাকে তার চেয়ে জোরালো কোন ব্র্যান্ডিং টুলস হতে পারেনা।অনেকেই এখন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নিয়েছেন।একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাইলেই আপনার এই লেখা পড়ে বিভিন্ন রকমের আয় করার মাধ্যম তৈরী করতে পারে।
    চমৎকার একটি লেখা, অনেকের উপকার হবে ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  28. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি আর্টিকেল পড়লাম। লেখককে ধন্যবাদ আমাদেরকে এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য। “কিভাবে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সফল ক্যারিয়ার গড়া যায় ” এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে লেখক বিষয়টি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  29. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

    Reply
  30. আজ থেকে দুই যুগ আগেও আমরা ভাবতে পারেনি ডিজিটাল কন্টেন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং টাকা ইনকামের একটা জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে বেকারত্বের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এ বেকারত্ব সংখ্যা দূর করতে বর্তমানে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অনেকে বিভিন্ন উপায় টাকা কামাই করতেছে যা আমাদের নতুন করে আশা জাগাইতেছে। এই পোস্টটিতে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে আপনি কিভাবে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  31. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। আজ থেকে দুই যুগ আগেও আমরা ভাবতে পারেনি ডিজিটাল কন্টেন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং টাকা ইনকামের একটা জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে।এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে জীবনে সফলতা আনা সম্ভব। একটু পরিশ্রম আর ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে পারলেই নিজের ক্যারিয়ার উজ্জ্বল করতে পারেন অনায়াসে।এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে লেখক বিষয়টি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  32. মা শা আল্লাহ , আপনি খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছেন,, ডিজিটাল কন্টেন্ট কি? কি ভাবে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলুতে নিজের যে কোনো দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে,, যে কোনো ধরনের কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে নিজের ক্যারিয়ার সহজ ভাবে গঠন করা যায়। বর্তমান এ সবচেয়ে জনপ্রিয় যে সামাজিক মাধ্যম গুলো তে আমরা অযথা সময় ব্যায় করি, এই অযথা সময় নষ্ট না করে তাকেই আমরা আমাদের আয়ের উৎসে পরিনত করতে পারি। ধন্যবাদ আপনাকে,,,,।

    Reply
  33. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।তারা তাদের নির্দিষ্ট একটি টপিকস এর উপর নির্ভর করে এই ধরনের ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করেছে। ফুড ব্লগ, ট্রাভেল ব্লগ, ডেইলি লাইফ ব্লগ, ফ্যাশন ব্লগ, এবং বিউটি ব্লগ ইত্যাদি। এই সব ব্লগের মাধ্যমে ক্রিয়েটরা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করে থাকে। যারা গ্রহনযোগ্যতা যত বেশি পায় তারা তত বেশি ইনকাম করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বজুড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা ব্যাপকহারে বেড়েই চলেছে।

    Reply
  34. Building a career as a digital content creator in social media is both exciting and challenging. It demands creativity, strategic planning, and an ongoing commitment to learning and adapting. By focusing on a specific niche, developing a solid content strategy, and engaging actively with your audience, you can build a strong online presence. It’s also essential to stay updated with platform algorithms and industry trends to maintain visibility and relevance. While the competition is fierce, consistently producing high-quality, unique content and collaborating with other influencers and brands can set you apart. Remember to balance your workload to avoid burnout and ensure long-term success.

    Reply
  35. ডিজিটালাইজেশনের এই যুগে যে কেউ চাইলে সহজেই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে পারেন। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছে।
    যে কেউ নিজের একটা স্পেশাল স্কিল দিয়ে কন্ট্রোল ক্রিয়েট করতে পারেন। তবে আপনি যদি সেরা ক্রিয়েটর হতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিতভাবে কনটেন্ট বানাতে হবে। এটি একটি স্বাধীন পেশা, কিন্তু এর মানে এই নয় যে আপনার অনেক অবসর থাকবে। ফলোয়ারদের চোখের আড়াল না হয়ে নিয়মিত কনটেন্ট দিয়ে তাদের সঙ্গে থাকুন।

    Reply
  36. বর্সতমান সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।তাই ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের ভূমিকা বর্তমান সময়ের জন্য অপরিসীম।ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে জীবনে সফলতা আনা সম্ভব। একটু পরিশ্রম আর ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে পারলেই নিজের ক্যারিয়ার উজ্জ্বল করতে পারেন অনায়াসে।এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে লেখক বিষয়টি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  37. নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার তথ্যবহুল আর্টিকেল। ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সম্পর্কে একটা অজানা অধ্যায় উন্মোচিত হলো। বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অর্থ আয়ের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সুযোগগুলো সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনা পাওয়া গেলো। শিক্ষিত বেকার তরুন তরুনীরাই শুধু নয়; পারিবারিক কারনে বাইরে কাজ করতে না পারা শিক্ষিত নারীরা এবং বিধবা, ডিভোর্সড নারীরাও এ সুযোগ লুফে নিতে পারে। একজন সফল ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে প্রয়োজন প্রধানত অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর প্রচেষ্টা।

    Reply
  38. বর্তমান আমাদের জীবনে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। কিন্তু অনেকেই জানে না সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আমরা ক্যারিয়ার গড়তে পারি এবং আয় করতে পারি। এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো কন্টেন ক্রিয়েটর। অনেকেই এই কাজ করে অনেক ইনকাম করতে পারছে নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারছে ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। তাই আপনি বসে না থেকে আজ থেকেই শুরু করে ফেলুন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু করার।

    Reply
  39. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল এ সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাইলেই আপনার এই লেখা পড়ে বিভিন্ন রকমের আয় করার মাধ্যম তৈরী করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  40. বর্তমান সময়ের সাথে উপযোগী একটি আর্টিকেল।আমি শুনেছি এখন বেশির ভাগ মানুষ এভাবে ডিজিটাল মাধ্যমে টাকা আয় করে থাকে। চাকরি বাজার এখন এতো খারাপ যে কি বলবো।আমি নিজে চাকরি পেছনে ঘুরেছি এতদিন এ লিখা পড়ে আমি এখন কনন্টেন করে বা ব্লগ করে কিছু করার ব্যপারে ভাবছি।আশা করি একটা কিছু করতে পারবো। ইনশাআল্লাহ। সবার উচিত এ লেখাটা পড়া। যাতে করে অনলাইন থেকে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারে।

    Reply
  41. বর্তমান অনলাইনের যুগে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বজুড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা ব্যাপকহারে বেড়েই চলেছে। এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে আয় করার উপায়গুলো লেখক চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। আজকের এই যুগে প্রায় মানুষ দিনের অনেক সময় ব্যয় করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য এটা একটা সূবর্ণ সুযোগ যা এই কন্টেন্ট না পড়লে জানতে পারতাম না। আশা করি এই কন্টেন্ট পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন।

    Reply
  42. বর্তমানে প্রাত্যহিক জীবনে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। আমরা বেশিরভাগ সময় ব্যয় করি সোশ্যাল মিডিয়ায় বিচরণ করে। সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর। নানা ধরনের নির্দিষ্ট একটি টপিকসের উপর নির্ভর করে কনটেন্ট তৈরি হয়। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ক্যারিয়ার গঠনের সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটরে। সঠিক প্রচেষ্টায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হতে পারে কারো ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি। এই আর্টিকেলটি পড়ে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্যারিয়ার গঠন সম্পর্কে গাইডলাইন পাবে।

    Reply
  43. বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে আয় করার উপায়গুলো লেখক চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন।
    কন্টেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে।

    Reply
  44. বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্মে টাকা ইনকামের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল কনটেন্ট ।
    লেখক অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ।ধন্যবাদ লেখককে কন্টেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে।

    Reply
  45. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।
    বর্তমানের প্রেক্ষাপটে এটি অত্যন্ত বাস্তবিক একটি দৃষ্টান্ত। বর্তমানে অনেকেই যোগাযোগ মাধ্যম কে কাজে লাগিয়ে তাদের ক্যারিয়ারের পথ সুগম করতে ব্যস্ত রয়েছে এবং তাদের মধ্যে অনেকেই তাদের ক্যারিয়ারের সফল। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে শুধুমাত্র বিনোদন হিসেবে না নিয়ে এটিকে কর্মসংস্থান হিসেবে গ্রহণ করতে পারলে এটি বেকারত্বের সমস্যা অনেকটাই দূরীভূত করতে পারবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  46. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ে নিতে সম্ভব। বিভিন্ন প্রকারের ভিডিও, ব্লগ, পোস্ট, স্টোরি ইত্যাদি তৈরি করে এই ক্যারিয়ারে সাফল্য অর্জন করা যায়। এটি বাংলাদেশে বেকারত্ব কমানোর একটি উপায় এবং যথাযথ প্রচেষ্টায় সে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি হতে পারে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য এই সামাজিক মাধ্যমগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইউটিউব, টিকটক ইত্যাদি এই মাধ্যমগুলি ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক। এগুলি ব্যবহার করে কন্টেন্ট তৈরি এবং শেয়ার করে অনলাইনে প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড গঠন করা যায়। এই মাধ্যমগুলিতে সক্রিয় থাকা ব্যক্তিদের কাছে প্রচুর সংজ্ঞান ও অনুসরণ পাওয়া যায়, যা তাদের ক্যারিয়ারের উন্নতির সাথে সংগত। তাই, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠন এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হিসেবে মনোনিবেশ করা হচ্ছে।

    উপরোক্ত কন্টেন্টের প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল এ সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এখনকার যুগে এমন একটি কনটেন্ট সবার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর কনটেন্ট আমাদের সামনে উপস্থাপনের জন্য।

    Reply
  47. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান হ্রাস করতে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। প্ৰত্যেকটি আর্টিকেল এ সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।
    ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর এবং উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  48. বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সোসাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। দিনের অনেকটা সময় আমরা কাটিয়ে দেই সোসাল মিডিয়ায় বিচরন করে। সোসাল মিডিয়া থেকে ক্যারিয়ার গড়ে এবং ভাল পরিমানে আয় করা সম্ভব।
    এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর।কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের মাধ্যমে দিনে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা যায়
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।মাশাআল্লাহ। খুবই উপকারী এবং যুগোপযোগী আর্টিকেল।সোসাল মিডিয়ার মাধ্যমে বেকারত্ব দূরীকরণ ও ক্যারিয়ার গড়ার উপায়গুলো লেখক চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।সত্যি আর্টিকেলটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে।

    Reply
  49. ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যম কে ব্যবহার করে কন্টেন্ট ক্রিয়েট করার মাধ্যমে আয় করার সুযোগ রয়েছে। তাই আমাদের দেশের বেকারত্ব সমস্যা দূর করতে কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কাজ করার যাবতীয় গাইড আজকের আর্টিকেল টিতে দেওয়া হয়েছে। আশাকরি এটি সকলের কাজে আসবে।

    Reply
  50. বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় একটি পেশা হচ্ছে এই কন্টেন্ট ক্রিয়েশন।এই ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে খুব সহজ ইনকাম করা যায়।এই লেখাটি পড়ে আমি অনেক কিছু বুঝতে এবং জানতে পারলাম। ইনশআল্লাহ ভালো কিছু করতে পারব এই কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে। সবার অনেক উপকারে আসবে আশা করি।

    Reply
  51. আপনার লেখাটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক এবং সময়োপযোগী। আজকের দিনে ডিজিটাল সামাজিক মাধ্যম শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উৎস হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ে তোলার সুযোগ আজ অনেকের হাতের মুঠোয়।
    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক ব্যবহারে যে কেউ তার ক্যারিয়ারকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। এই লেখাটি সেই পথের দিশারী হতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি। ধন্যবাদ।

    Reply
  52. একজন দক্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটর তার লেখার মাধ্যমে হাজার হাজার ফলোয়ার তৈরী করতে পারে।কনটেন্টে যে শক্তি থাকে তার চেয়ে জোরালো কোন ব্র্যান্ডিং টুলস হতে পারেনা।অনেকেই এখন কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নিয়েছেন।

    Reply
  53. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা অত্যধিক। দিনের বেশিরভাগই সময় ই কাটে সোশ্যাল মিডিয়াতে।অথচ আমরা অনেকে জানি ই না, এই সময় এই প্ল্যাটফর্ম ই হতে পারে আমাদের ক্যারিয়ার গড়ার মাধ্যম। একজন শিক্ষিত মানুষ মেধা,বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে অডিও, ভিডিও, এনিমেশন ইত্যাদির সমন্বয়ে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে আয় করা যায় তা এ কন্টেন্ট এর মাধ্যমে তুলে ধরেছেন লেখক।ধন্যবাদ লেখককে সময়োপযোগী লেখনীর জন্য।

    Reply
  54. দুই যুগ আগেও কেও ভাবেনি অনলাইনে জীবিকা নির্বাহ করা সম্ভব। কিন্তু সেটা সম্ভব হয়েছে। এখানে হারাম হালাল অনেক কাজ করা যায়। ধন্যবাদ স্যার ডিজিটাল কন্টেন্ট এর উপর এতো সুন্দর আর্টিকেল লেখার জন্য।

    Reply
    • বর্তমানে আমাদের এই আধুনিক যুগে আমরা সবাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে নিজের দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে যেকোন বিষয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ক্যারিয়ার গঠন করার মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করা সম্ভব। বাংলাদেশের মতো দেশে বেকারত্বের পরিমাণ কমিয়ে আনার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা অনেক জরুরী।এই কন্টেন্টটিতে লেখক ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর সম্পর্কিত সকল বিষয় সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন যা সবার পড়া উচিত। অনেক উপকারী,তথ্যবহুল ও সময়উপযোগী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে এই কন্টেন্টটি লেখার জন্য।

      Reply
  55. ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হয়ে অনলাইন জগৎ থেকে ইনকাম করা যায় তা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে লেখক চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। বর্তমান বেকারত্বের বাংলাদেশে অনেকেই এর মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতেছে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ভাবে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটিং সম্পর্কে সবাইকে ধারণা দেয়ার জন্য।

    Reply
  56. অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, ডিজিটাল সামাজিক মাধ্যম এখন জীবিকা নির্বাহের একটি বড় উৎস। ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা ফ্যাশন, শিক্ষা, গেমিং, এবং খাবারের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করছেন এবং ব্লগ পোস্ট, ভিডিও, এবং ইনফোগ্রাফিক তৈরি করে ভাল আয় করছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো দেশে, যেখানে বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা, সঠিকভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হওয়া সত্যিই একটি দুর্দান্ত সুযোগ!
    যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  57. বিনোদনের উদ্দেশ্যে ডিজিটাল মিডিয়াগুলোর ব্যবহার শুরু হলেও এখনও অনেকেই আছেন যারা জানেনই না যে এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করে উপার্জনও করা সম্ভব। অথবা কারো কারো সামান্য জানা থাকলেও কিভাবে সম্ভব সেই নিয়ম-কানুন বা পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই।

    ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েশনের মাধ্যমে টাকা উপার্জন সম্পর্কিত সকল বিষয় সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা তৈরি হবে এই লেখাটি পড়লে।

    Reply
  58. সময় উপযোগী জনগুরুত্বপূর্ণ কনটেন্টের জন্য ধন্যবাদ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
    ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েশন নিয়ে লেখা উক্ত কনটেন্টটি একক ভাবে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং সামগ্রীকভাবে দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল করতে পারে। তাই উক্ত কনটেন্টটি বিস্তারিত পড়লে আসাকরি উপকৃত হবেন ইন-শা-আল্লাহ্।

    Reply
  59. আজ থেকে দুই যুগ আগেও কি কেউ ভাবতে পেরেছিল, ডিজিটাল সামাজিক মাধ্যম হতে পারে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম উৎস?আর বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর, তাছাড়া ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও সংগীত এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর এর অবদান রয়েছে। আর এই সম্পূর্ণ কনটেন্টটি আমার জীবনে অনেক অভিজ্ঞতার সম্পন্ন এবং প্রয়োজনীয় অনেক জ্ঞান অর্জন করতে সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে।তাছাড়া আমাদের বেকার যুব সমাজের জন্য ডিজিটাল কনটেন্ট কিউটর পেশাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যা আমাকে আর্থিক ও সামাজিক দুই দিক থেকে মর্যাদা সম্পন্ন করে তুলতে সাহায্য করছে।

    Reply
  60. বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কিভাবে এ মাধ্যমে আয় করে ক্যারিয়ার গড়া যায় তা আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  61. বর্তমান সময়ে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর খুবই জনপ্রিয় একটি পেশা। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ে তোলা সম্ভব। নির্দিষ্ট একটি টপিকস এর উপর নির্ভর করে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করা যেমন ফুড ব্লগ, ট্রাভেল ব্লগ, ডেইলি লাইফ ব্লগ, ফ্যাশন ব্লগ, এবং বিউটি ব্লগ ইত্যাদি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কন্টেন্টক ক্রিয়েট করে ঘরে বসে খুব সহজে ইনকাম করা যায় এবং বেকারত্ব দূর করা যেতে পারে।

    Reply
  62. বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সোসাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি। এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল একটি আর্টিকেল ধন্যবাদ ।

    Reply
  63. আমরা ইউটিউবে ফুড ব্লগ, ট্রাভেল ব্লগ, ডেইলি লাইফ ব্লগ, ফ্যাশন ব্লগ, এবং বিউটি ব্লগ ইত্যাদি নিয়ে নানা ধরনের কনটেন্ট দেখে থাকি। এই ভিডিও গুলো যারা তৈরি করেন তাদেরকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর বলে।এই সব ব্লগের মাধ্যমে ক্রিয়েটরা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করে থাকে। যারা গ্রহনযোগ্যতা যত বেশি পায় তার ইনকাম ও তত বেশি। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যবহৃত ওয়েবসাইট গুলো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রয়োজন হয় কর্মীর।। এর জনপ্রিয়তা বাড়ার সাথে সাথে কাজের ক্ষেত্র ও তৈরি হচ্ছে অনেক। তাই ভবিষ্যতেও সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিজিটাল ক্রিয়েটরের এর অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
    সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল উপহার দেয়ার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  64. মাশাআল্লাহ ডি‌জিটাল কন‌টেন্ট ক্রি‌য়ে‌টিং ক‌রে যে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা যায় তা এ ক‌ন্টেন্ট‌টি না পড়‌লে বুঝ‌তে পারতাম না।মাশাআল্লাহ অ‌নেক সুন্দর করে বু‌ঝি‌য়ে লি‌খে‌ছেন।কন্টেন্ট‌টি প‌ড়ে আমা‌দে‌র অনেক উপকার হ‌লো এবং আমরা অ‌নেক কিছু জান‌তে পারলাম এখান থে‌কে।

    Reply
  65. মাশাআল্লাহ ডি‌জিটাল কন‌টেন্ট ক্রি‌য়ে‌টিং করে হাজার হাজার বেকার মানুস আয় করছে।এই ক‌ন্টেন্ট‌টি না পড়‌লে আমি অ‌নেক কিছু‌ই জান‌তে পারতাম না।এ সুন্দর উপকা‌রি কন‌টেন্ট‌টির জন্য অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  66. ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।আগে মনে করতাম অনলাইন বিজনেস কিংবা ইউটিউব ভিডিও মেকিং ছাড়া অনলাইনে উপার্জন করা যায়না।কিন্তু এখন দেখছি ইন্টারনেটের এই বিশাল দুনিয়ায় কত রকম ভাবে হালাল উপার্জন করার পথ খুলে দিয়েছে।একজন দক্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটর তার লেখার মাধ্যমে হাজার হাজার ফলোয়ার তৈরী করতে পারে।এই আর্টিকেলটি পড়ে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্যারিয়ার গঠন সম্পর্কে গাইডলাইন পাবে।

    Reply
  67. ডিজিটাল যুগে একটি জনপ্রিয় পেশা হলো ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটার। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ক্যারিয়ার গড়ে তোলা এবং আয় করা সম্ভব।
    লেখক খুব সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করে উপস্থাপন করেছেন যে বেকারত্ব হ্রাস করতে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর এর প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব।
    এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে অজানা বেকার মানুষ গুলো খুবই উপকৃত হবে।

    Reply
  68. বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার েয
    কোন বিষয়ে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েট করা যায়।তাই যে যার পছন্দে বিষয়ে তার ক্যারিয়ার তৈরি করে নিতে পারে।উপরো তো কনটেন্ট দিতে এ বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  69. বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার যে
    কোন বিষয়ে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েট করা যায়।তাই যে যার পছন্দে বিষয়ে তার ক্যারিয়ার তৈরি করে নিতে পারে।আলোচ্য কনটেন্টিতে এ বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  70. আসসালামু আলাইকুম অনলাইন যেউপার্জনের মাধ্যম হতে পারে আপনার এই কন্টেন্টটা পড়লে খুব সুন্দর এবং পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায় কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে এত সুন্দর ধারণা দিয়েছেন অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার খুব সুন্দর একটা কন্টেন ।

    Reply
  71. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে জীবনে সফলতা আনা সম্ভব। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে লেখক বিষয়টি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  72. মা শা আল্লাহ, অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। অনলাইন ভিত্তিক যে এত আর্নিং সোর্স আছে এই আর্টিকেলটি পড়লে তা অনেক সহজেই বোধগমহ্য হবে। অনেক সহজ ও সাবলীলভাবে এখানে তা তুলে ধরেছেন।যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  73. সময় উপযোগী একটি কন্টেন্ট । বাংলদেশের প্রেক্ষাপটে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করলে তা খুবই ফলপ্রসূ হবে ।বর্তমানে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকেও অনেকেই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে সফল হোয়েছেন। লেখক খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি ডিজিটাল মাধ্যমে ক্যারিয়ার গঠনের সম্ভাবনার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। অনলাইন যে উপার্জনের মাধ্যম হতে পারে তা এই কন্টেন্টটা পড়লে খুব সুন্দর এবং পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়।এ সম্পর্কে এত সুন্দর ধারণা দিয়েছেন তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ । খুব সুন্দর একটা কন্টেন ।

    Reply
  74. সময় উপযোগী একটিলেখা। অনেকেই স্বাধীন পেশা হিসাবে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর পেশাকে বেছে নিচ্ছেন। অনলাইনে আজকাল অনেকেই সফল ব্যবসায়ী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছেন।সুন্দর লেখাটির জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  75. মাশাআল্লা।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটার হয়েও যে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা এই আর্টক্যাল না পড়লে জানতেই পারতাম না।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সেখানে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনেকরি , মা -বোনেরা সংসারের কাজ শেষে এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে উপার্জনের পথ খুঁজে পাবে।লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।এই কনটেন্টটি সুন্দর ও শিক্ষামূলক যা পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে।

    Reply
  76. বর্তমানে আমাদের এই আধুনিক যুগে আমরা সবাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে নিজের দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে যেকোন বিষয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েট করে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ক্যারিয়ার গঠন করার মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করা সম্ভব। বাংলাদেশের মতো দেশে বেকারত্বের পরিমাণ কমিয়ে আনার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করা অনেক জরুরী।এই কন্টেন্টটিতে লেখক ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর সম্পর্কিত সকল বিষয় সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন যা সবার পড়া উচিত। অনেক উপকারী,তথ্যবহুল ও সময়উপযোগী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে এই কন্টেন্টটি লেখার জন্য।

    Reply
  77. ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর বর্তমানে জনপ্রিয় ও দরকারি আয়ের ‍পথ।বর্তমানে বেকার সমস্যা নিরসনে অনেক বড় ভূমিকা রাখে।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মাধ্যমে মানুষ হাজার হাজার টাকা আয় করে থাকে।লেখক অনেক সুন্দর করে আমাদের বুঝিয়েছেন।

    Reply
  78. প্রতিটি লাইনই খুব গুরুত্বপূর্ণ । বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে। সঠিক গাইড লাইনের অভাবে তা অনেক সময় হয়ে উঠে না। আমার ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে এই কনটেন্ট সঠিক গাইড লাইন দিয়েছে। সারাদিন স্যোশাল মিডিয়ায় সময় নষ্ট না করে যে ঐ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব তা সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  79. বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সোসাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর সফলভাবে অর্থ উপার্জন করছে। এর ফলে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের বেকারত্ব সমস্যা একটু হলেও দূর করা সম্ভব। ধন্যবাদ লেখক কে। সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  80. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি আর্টিকেল।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হয়েও যে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা এই আর্টিকেল না পড়লে জানতেই পারতামনা।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সেখানে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনেকরি,আমরা মা-বোনেরা সংসারের কাজ শেষে এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে উপার্জনের পথ খুজে পাবে।লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।এই আর্টিকেলটি এত সুন্দর ওশিক্ষামূলক যা পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে।

    Reply
  81. মা-শা-আল্লাহ। বর্তমান সময়ে এই যুগে সব কিছুই পরিবর্তন হয়ে ডিজিটাল পর্যায়ে গিয়েছে এবং আরো উন্নত হয়েছে সব কিছু। এমনকি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব অনেক বেশি। অনেকেই এখন ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর মাধ্যমেই সাবলম্বী হয়েছে।এর মাঝে কন্টেন্ট এর কিছু তথ্য আমাদের জন্য সাহায্যপ্রবণ। এখন অনেকেই ডিজিটাল কনটেন্টর দ্বারা উপার্জন করতে চায় তাদের জন্য আপনার এই আর্টিকেল অনেকটাই সাহায্য হবে।যারা এই সম্পর্কে জানে না তারা এই আর্টিকেল পড়তে পারলে অনেক কিছু জানতে পারবে আশা করি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এরকম আর্টিকেল লিখার জন্য।

    Reply
  82. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি আর্টিকেল ।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হয়েও যে টাকা ইনকাম করা যায় সেটা এই আর্টিকেল না পড়লে জানতেই পারতাম না।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সেখানে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনেকরি,আমরা মা-বোনেরা সংসারের কাজ শেষে এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার গঠন করে উপার্জনের পথ খুঁজে পাবে।লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।এই আর্টিকেলটি এত সুন্দর ও শিক্ষামূলক যা পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে।

    Reply
  83. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক ব্যবহার এনে দিচ্ছে একটি সুন্দর জীবন ও ভবিষ্যৎ। কন্টেন্ট ক্রিয়েটর এর মাধ্যমে নিজেদের ক্যারিয়ার গঠন করে বেকারত্ব থেকে নিজেদের মুক্ত করে বর্তমানে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। ধন্যবাদ এই লেখককে যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এরকম নিজেদের ক্যারিয়ার গঠনের জন্য আর্টিকেলটি প্রত্যেকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আমারও স্বপ্ন আছে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়া কিন্তু কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার জন্য অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য এখান থেকে পেলাম।

    Reply
  84. বর্তমানে বাংলাদেশের বেকারত্বের সংখ্যা ভয়াবহ।এমন পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়ার সঠিক ব্যবহার ক্যারিয়ার গঠন ও আয়ের উৎস হতে পারে। এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন। কন্টেনটি পড়ে আমি নিজেও ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছি যা আমার ক্যারিয়ার গঠনে সাহায্য করবে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলটির জন্য।

    Reply
  85. বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সোসাল মিডিয়ার ভূমিকা অনেক। দিনের অনেকটা সময় আমরা কাটিয়ে দেই সোসাল মিডিয়ায় বিচরন করে। কিন্তু আপনি জানেন কি এই সোসাল মিডিয়া থেকে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন। এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

    Reply
  86. বর্তমানে যুবসমাজে বেকারত্বের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই এখন আর বসে থেকে সময় পার না করে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েট করে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগটা কাজে লাগানো উচিৎ। যারা কিভাবে কি করবেন বুঝতে পারছেনা তাদের জন্য আর্টিকেল টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ!

    Reply
  87. বর্তমানে যুবসমাজে বেকারত্বের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই এখন আর বসে থেকে সময় পার না করে ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েট করে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগটা কাজে লাগানো উচিৎ। যারা কিভাবে কি করবেন বুঝতে পারছেনা তাদের জন্য আর্টিকেল টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  88. ডিজিটাল কনটেন্ট – সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে এই শব্দটি এখন বহুল পরিচিত। আর এই কন্টেন্ট গুলো যারা তৈরি করেন তাদের বলা হয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। বিভিন্ন বিষয়ে কন্টেন্ট বানিয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করে থাকে।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। অত্যন্ত উপকারী এবং সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল যা পড়লে অনেকে উপকৃত হবে।

    Reply
  89. ডিজিটাল কন্টেন্ট হল কম্পিউটার বা ইন্টারনেটে সংরক্ষিত সমস্ত সামগ্রীক বিষয় যা কিনা ইউজারদের অনলাইনে অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে থাকে।
    ডিজিটাল কন্টেন্ট সেল করে সোসাল মিডিয়া থেকে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন এবং ভাল পরিমানে আয় করতে পারেন।
    ধন্যবাদ এমন প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট দেয়ার জন্য।

    Reply
  90. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ।ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কিভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয় করা যায় তা আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। অত্যন্ত উপকারী এবং সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল যা পড়লে অনেকে উপকৃত হবে।

    Reply
  91. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল ক্রিয়েটর। এ পেশায় যোগ দেওয়া মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল ক্রিয়েটর আছেন। কিন্তু ডিজিটাল ক্রিয়েটর বা কনটেন্ট ক্রিয়েটর মানে কী বা কীভাবে একজন ডিজিটাল ক্রিয়েটর হওয়া যায় তা এই আর্টিকেল টি পড়লে একটি ধারনা পাওয়া যাবে।

    Reply
  92. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সময় নষ্ট না করে, এটিকে আয়ের মাধ্যম হিসেবে গড়ে তোলা যায় এই ধারণাটি অনেকে জানে না। এই আর্টিকেলটি আমাদের বিশ্বের নতুন সম্ভাবনা সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেয় সাথে নিজের সময়কে কাজে লাগানোর সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়।

    Reply
  93. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্বের পরিসংখ্যান যেখানে ভয়াবহ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঠিক এবং যথাযথ ব্যবহার সেখানে এনে দিতে পারে ক্যারিয়ারে মসৃণ পথ। যথাযথ প্রচেষ্টায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবসাই হতে পারে কারও ক্যারিয়ারের চালিকাশক্তি।

    Reply
  94. এ সময়ের জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। ফ্যাশন, সৌন্দর্য, শিক্ষা থেকে শুরু করে গেমিং, শিল্প, ভিডিও, সংগীত, নকশা, এমনকি খাবার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছেন।

    Reply
  95. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম: আপনার ক্যারিয়ারের জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার
    আপনি যদি বাংলাদেশে আপনার ক্যারিয়ার এগিয়ে নিতে চান, তাহলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে উপেক্ষা করা যায় না। বর্তমানে, এটি শুধুমাত্র বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং এটি একটি মূল্যবান পেশাদার সরঞ্জামও হয়ে উঠেছে।

    Reply
  96. এ সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও স্বাধীন পেশা হলো ডি‌জিটাল ক‌ন্টেন্ট ক্রি‌য়েটর।ব্ল‌গের মাধ্যমে কন্টেণ্ট ক্রিয়েটররা হাজার হাজার টাকা আয় করছে।বাংলাদেশের বেকার সমস্যা সমাদানে এটি অনেক বড় অবদান রাকছে।লেখক অনেক সন্দুর করে সকল বিষয় বুঝিয়ে লিখেছেন।

    Reply

Leave a Comment