শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান

Spread the love

দেহ ও মন দুটো ভিন্ন শব্দ হলেও মানব জীবনে এই শব্দ  দুটোর সহবস্থান । একটি ভালো না থাকলে অন্যটি ভালো থাকলেও  খারাপ মনে হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে- ‘শারীরিক, মানসিক, আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য’। মানসিক বিষয়গুলোর সঠিক সমন্বয় তখন তৈরী হয় যখন কোন মানুষ তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় দায়-দায়িত্ব পালনে সঠিক ভুমিকা পালন করতে পারে।মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে  একজন শিক্ষকের তুলনা হয়না।

মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে একজন শিক্ষক তার কর্মজীবনে কিভাবে একজন শিক্ষার্থীর জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে সেটাই আমরা আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবো।

সুস্থ দেহে সুস্থ মন তৈরি করাই শিক্ষা-এরিস্টটল

একটি ছোট চারাগাছ যেমন রোপন করার পর থেকে সঠিক পরিচর্যায় বড় হয়ে ফল প্রদান করে। ঠিক একই ভাবে একজন শিক্ষার্থীকে একদম ছোটবেলা থেকে নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে তার দেহ ও মনের সুস্থ সমন্বয় ঘটানোর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব অর্পিত হয় আমাদের শিক্ষকের উপর। 

শিক্ষার্থীর জীবনের বিভিন্ন পর্যায় যেমন  ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক,রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রাকৃতিক ও অন্যান্য সমস্যার সমাধান বা মোকাবিলা করে সঠিক পথে এগিয়ে চলার জন্য শিক্ষার্থীকে গাইড করা শিক্ষকের দায়িত্ব।

হতাশাজনক অবস্থা থেকে পরিত্রাণ দিতে পারেন শিক্ষক

আচল ফাউন্ডেশনের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত বছর ২০২৩ এর জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৩৬৪ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। এর মধ্যে ৩১৪ জনই স্কুল, কলেজ কিংবা মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক কতটা ভয়াবহ অবস্থায় আছে, এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী তা স্পষ্ট।দৈহিক সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত হলেও, মানসিক স্বাস্থ্যকে তেমন গুরুত্ব দিই না আমরা। একজন সফল শিক্ষক তার শিক্ষা জীবনে চেষ্টা করেন যেন কোন  শিক্ষার্থীকে  কোনদিন ভেঙ্গে না পড়তে হয়  ব্যর্থতায়, নিমজ্জিত না হতে হয় বিষন্নতায়। 

শিক্ষা হচ্ছে নৈতিক চরিত্রের বিকাশ সাধন-ফেডরিক হার্বার্ট

শিক্ষককে ছাত্র ছাত্রীর জন্য হতে হবে একজন উত্তম এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধু।যে সম্পর্কের মাধ্যমে শিক্ষক তার শিক্ষার্থীর কাছে একান্ত আপনজন হয়ে খুব কাছ থেকে শিক্ষার্থীকে পর্যবেক্ষণ করে তার বয়স অনুসারে শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বুঝে বারবার প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে পারে।

একজন উত্তম শিক্ষক হিসাবে শিক্ষার্থীর পরিবারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের একটি অন্যতম উপায়।যেসকল শিক্ষার্থীর পরিবারের সাথে শিক্ষকের সম্পর্ক আন্তরিক থাকে সেসকল শিক্ষার্থী তাদের একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের চারিত্রিক অবস্থানকে সুদৃঢ় করতে পারে।

মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের জন্য ধর্মীয় মূল্যবোধ তৈরীতে শিক্ষকের ভুমিকা

একজন  উত্তম শিক্ষক সবসময় চেষ্টা করেন যেন তিনি তার  শিক্ষার্থীর মধ্যে  ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগ্রত করতে পারেন যেখানে থাকবে মানব প্রেম, প্রকৃতি প্রেম, দেশ প্রেম, জাতীয়তা বোধ, ন্যায়-নীতি বোধ, সৃজনশীলতা, পরমত সহিষ্ণুতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা, দায়িত্ব এবং কর্তব্যপরায়নতা ইত্যাদি মহামূল্যবান গুণাবলি। একজন শিশু যখন সঠিকভাবে এমন ধর্মীয় মূল্যবোধ শিক্ষা পায় তখন সে  তার সকল দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করতে পারে সঠিকভাবে। 

অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীর মধ্যে সমন্বয়কারী শিক্ষক

এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা তাদের পরিবারের সাথে আন্তরিক সম্পর্ক তৈরীতে ব্যর্থ হয়।এমন অনেক পরিবার আছেন যারা সন্তানকে ঠিকমতন সময় দেননা, তাদেরকে সুন্দর একটি পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারেন না।এমন পরিবারে সন্তান আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগতে থাকেন তার পিতামাতার সাথে।

এই পরিস্থিতিকে সহনশীল এবং সুস্থ করতে একজন শিক্ষক নিতে পারেন বেশ শক্ত ভুমিকা। শিক্ষক তার শিক্ষার্থীর পরিবারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে এই সমস্যাগুলোর দারুন সমাধান করতে পারেন।শিক্ষকের কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীর পরিবার তাদেরকে সংশোধন এবং পরিমার্জিত করতে পারেন।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা এটা উপলব্ধি করতে পারি যে, একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচিত।শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের মাধ্যমে একটি দেশ এবং একটি সুস্থ জাতি তৈরী হতে পারে  একজন সঠিক এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অবদানের জন্য।

63 thoughts on “শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান”

  1. একজন সঠিক ও উপযুক্ত শিক্ষক নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর দেহ ও মনের সুস্থ সমন্বয় ঘটিয়ে থাকেন। ফলশ্রুতিতে, শিক্ষার্থী তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারে। তাই মানব শিশুকে উত্তম মানুষ রূপে গড়ে তুলতে শিক্ষকের ভূমিকা অতুলনীয়। এই কন্টেন্টটি সমাজের জন্য উপকারি।

    Reply
  2. দৈহিক ও মানসিক উভয়ের সমন্বয়ই হলো সুস্থতা।একজন শিক্ষক যখন কোন শিক্ষার্থীকে শিক্ষাদান করেন তখন সেই শিক্ষার্থীর শারিরীক সুস্থতা যেমন খেয়াল করেন,ঠিক তেমন ভাবেই উচিৎ ঐ শিক্ষার্থীর মানসিক দিকের ও খেয়াল রাখা। একজন শিক্ষার্থীকে যদি মানসিক ভাবে সুস্থতা দেয়া না যায় তবে তাকে একজন উত্তম নাগরিক রূপে গড়ে তোলা কষ্টসাধ্য হয়ে পরে।

    Reply
  3. মন ও দেহ দুটি ভিন্ন শব্দ হলো একটি আরেকটি সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।শরীর ভালো না থাকলে মন ভালো থাকে না।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে শারীরিক মানসিক আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের ভূমিকা অতুলনীয়। একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত শিক্ষক শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের পাশাপাশি দেশ ও জাতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

    Reply
  4. দেহ ও মন দুটো ভিন্ন শব্দ হলেও মানব জীবনে এই শব্দ দুইটি একটি আরেকটির পরিপূরক। দেহ ভালো না থাকলে মনও ভালো থাকে না । একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের মাধ্যমে একটি দেশ এবং একটি সুস্থ জাতি তৈরী হতে পারে একজন সঠিক এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অবদানের জন্য। এই কন্টেন্ট টি সমাজের জন্য অনেক উপকারী।

    Reply
  5. দেহ ও মন দুটো ভিন্ন শব্দ হলেও মানব জীবনে এই শব্দ দুইটি একটি আরেকটির পরিপূরক । দেহ ভালো না থাকলে মনও ভালো থাকে না । একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের মাধ্যমে একটি দেশ এবং একটি সুস্থ জাতি তৈরী হতে পারে একজন সঠিক এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অবদানের জন্য। এই কন্টেন্ট টি সমাজের জন্য অনেক উপকারী।

    Reply
  6. সময়োপযোগী একটা লেখা। বর্তমানে অস্থিরতার এই সময়ে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আরো বেশি সচেতন হতে হবে। এক্ষেত্রে একজন শিক্ষক অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে পারেন।কারণ আজকের ছাত্রই আগামিদিনের সমাজ। এজন্যই শিক্ষকদের সমাজের দর্পন বলা হয়ে থাকে।

    Reply
  7. দেহ ও মন দুটি ভিন্ন শব্দ হলেও বাস্তব জীবনে একটির সঙ্গে আরেকটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মানসিক বিষয়গুলোর সঠিক সমন্বয় তখন তৈরি হয় যখন কোন মানুষ তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় দায়- দায়িত্ব পালনে সঠিক ভূমিকা পালন করতে পারে।আর সেই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের জন্য একজন শিক্ষকের অবদান অপরিসীম। বর্তমান সময়ের শিক্ষার্থীর জন্য এবং সমাজের জন্য খুবই উপযোগী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  8. লেখাটি অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে,ধন্যবাদ জানাই লেখককে এতো সুন্দরভাবে তার চিন্তাশক্তি দিয়ে বিষয়টি ফুটিয়ে তোলার জন্য।
    বর্তমানে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। তবে শিক্ষার সাথে সুস্থতাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যার দিকে মানুষের নজর রাখা অত্যন্ত জরুরি। কারণ মন ভালো থাকলেই পড়ালেখায় মনোযোগ বসে।তাই যে সকল শিক্ষার্থী মানসিক ভাবে সুস্থ নেই, তাদের উচিত শিক্ষকের কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে নিজেদের সংশোধন এবং পরিমার্জিত করার চেষ্টা করা।

    Reply
  9. শিক্ষার্থীর শারীরিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি আমরা সবাই গুরুত্বপূর্ণ মনে করলেও মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করি না। আসলে সুস্থতা বলতে শারীরিক ও মানসিক উভয় সুস্থতা কেই বোঝায়।সুস্থ মন গঠন একটি জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া! ছোটবেলা থেকে নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রেখেই গঠন করতে হয় শিক্ষার্থীর সুস্থ মন। যিনি এই কাজে যত বেশি সফল তিনিই তত বেশি উত্তম শিক্ষক, অভিভাবক। বর্তমান সময়োপযোগী একটা লেখা। ধন্যবাদ জানাই লেখককে এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।

    Reply
  10. একজন শিক্ষকের হাত ধরে একজন ছাত্র সমাজ ও তার বাইরের, পৃথিবীর সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে শিখে। তাই, একজন শিক্ষকই পারে ছাত্রের মানসিক গঠন করতে। কারণ, দেহ ও মন দুটোই একে ওপরের সাথে জড়িত। তাই, উভয়ের সঠিক গঠন আগামী দিনের ভবিষ্যতকে গড়ে তুলতে পারবে। যা, শিক্ষক ছাড়া সম্ভব নয়। কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখা হয়েছে। এমন কন্টেন্ট আর লিখা উচিত।

    Reply
  11. খুবই সময়োপযোগী একটি লিখা। বর্তমান সময়ে ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কটা একটা ভীতিকর পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়েছে, অথচ ছাত্র শিক্ষক যেখানে বন্ধু হওয়ার কথা৷ ছাত্ররা আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ। তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি মানে একটি জাতির উন্নতি। এই লেখাটি সকল শিক্ষকদের অনুপ্রাণিত করবে আশা করি।

    Reply
  12. মা,বাবার পরেই হলো একজন শিক্ষকের স্থান। জীবন গঠনে সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করেন একজন আদর্শ শিক্ষক। মানুষের সুস্থতা পরিপূর্ণতা পায় মন এবং দেহ দুটি ভালো থাকলে। বর্তমান সময়ে ছাত্র ছাত্রীরা নানান বিষন্নতায় ভুগে এই সব কিছু থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য সব থেকে বড় অবদান রাখেন একজন শিক্ষক।লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন বিষয় গুলো। একজন শিক্ষককে অনুপ্রাণিত করবে,ভবিষ্যতে এই রকম কনটেন্ট আরো লিখা হলে অনেকের উপকার হবে।

    Reply
  13. শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর।আর একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান অপরিসীম। তা না হলে একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ জীবন মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হতে দেখা দেয়। আর বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  14. একজন সৎ এবং সঠিক শিক্ষকের মাধ্যমেই একটি সুস্থ জাতি তৈরি হতে পারে পারে‌। এজন্যই শিক্ষককে বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর।তাই শিক্ষককে একজন ছাত্রের পড়ালেখা দেখভালের পাশাপাশি তার মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে।তার শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা বুঝেই তাকে পাঠদান করতে হবে। একজন ছাত্রের মানুষিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব সম্পর্কে এই আর্টিকেলে খুব সুন্দর উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  15. অসাধারণ সুন্দর একটি কনটেন্ট।
    বর্তমানে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সবাই মানসিক অশান্তিতে ভুগছে।শিশুদের জন্য বেশি ক্ষতিকর কারণ মানসিক অশান্তির জন্য তারা পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারে না। সেক্ষেত্রে একজন ভালো শিক্ষক তার শিক্ষার্থীকে মানসিকভাবে সহায়তা করে মানসিক অশান্তি দূর করতে পারবে।একটি ছাত্রের উন্নতি মানে একটি জাতির উন্নতি। তাই একজন ভালো শিক্ষক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
    ধন্যবাদ লেখকে এত সুন্দর করে বুঝিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  16. একজন শিক্ষকই পারে বাবা-মা পাশাপাশি ছেলে – মেয়ে দের মানসিক বিকাশ পরিপূর্ণ করতে।
    সুস্থ মানসিকতার অধিকারি ব্যাক্তি সমাজ ও দেশের জন্য সবসময় কল্যাণকর। মানসিক বিকাশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, মানসিক বিকাশ ছাড়া কোন উন্নয়ন সম্ভব না।

    Reply
  17. মা-বাবার পরে শিক্ষক হলেন একজন সন্তানের অভিভাবক। একজন শিক্ষকের ভূমিকা তাঁর শিক্ষার্থীদের জীবনে অপরিসীম। ধন্যবাদ, এমন সুন্দর কন্টেন্টের জন্য।

    Reply
  18. দেহ ও মন যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ । অথচ আমরা দৈহিক সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত হলেও, মানসিক স্বাস্থ্যকে তেমন গুরুত্ব দিই না। আগামীদিনের সুস্থ ও সুন্দর প্রজন্ম গড়ে তুলতে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আমাদের আরো বেশি সচেতন হতে হবে।
    একজন শিক্ষকই পারেন শিক্ষার্থীদের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিতের পাশাপাশি আদর্শ দেশ ও জাতি গঠন করতে।

    Reply
  19. কথায় আছে, শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর। একজন শিক্ষাথীর মধ্যে সফল্যের বীজ একজন শিক্ষক ই বপন করেন। মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে একজন শিক্ষকের আবদান লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  20. একজন সুস্থ সবল মানুষ তাকেই বলা যাবে যে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ। একটি শিশুর মানুষের সুস্থতার ক্ষেত্রে একজন শিক্ষকের ভূমিকা অপরিসীম। তিনি শিক্ষার্থীকে যেমন শিক্ষাদান করতে পারেন, তেমনি আবার বন্ধু হয়ে বিভিন্ন দিক নির্দেশনাসহ মানসিক সাপোর্ট দিতে পারেন। যা শিক্ষার্থীকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এই কন্টেন্টে বিষয়টি অত্যন্ত সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।

    Reply
  21. শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান অনেক। মানসিকভাবে সুস্থ শিক্ষার্থীরাই পরবর্তীতে একটি সুস্থ জাতি ও সুন্দর দেশ গঠন করতে পারে।ধমীয় মূল্যবোধ, নৈতিক শিক্ষা দানের মাধ্যমে একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারেন। লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন বিষয়টি।

    Reply
  22. দেহ ও মন দুটি ভিন্ন শব্দ হলো একটি আরেকটি সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।শরীর ভালো না থাকলে যেমন মন ভালো থাকে না তেমনি মন ভালো না থাকলে শরীরও ভালো থাকে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে শারীরিক মানসিক আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য।মা,বাবার পরেই হলো একজন শিক্ষকের স্থান।মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের অবদান অতুলনীয়।জীবন গঠনে সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করেন একজন আদর্শ শিক্ষক। বর্তমান সময়ে ছাত্র ছাত্রীরা নানা ধরণের বিষন্নতায় ভুগে। এই সব কিছু থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য সব থেকে বড় অবদান রাখেন একজন শিক্ষক।লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন একজন শিক্ষকের ভূমিকা।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দরভাবে তার চিন্তাশক্তি দিয়ে বিষয়টি ফুটিয়ে তোলার জন্য।

    Reply
  23. দৈহিক ও মানসিক উভয়ের সমন্বয়ই হলো সুস্থতা।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে- ‘শারীরিক, মানসিক, আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য।মা-বাবার পরে শিক্ষক হলেন একজন সন্তানের অভিভাবক।মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে একজন শিক্ষকের তুলনা হয়না। এই কন্টেন্টটি সমাজের ও মানুষের জন্য উপকারি।ভবিষ্যতে আমি আমার সন্তানদের এইভাবে মানুষ করবো।ধন্যবাদ, লেখকে আমার চোখ খুলে দেওয়া জন্য।

    Reply
    • শিক্ষার্থীদের জন্য সুস্থ দেহের যেমন প্রয়োজন, ঠিক তেমনিভাবে সুস্থ মন ও থাকা প্রয়োজন।আমরা অভিভাবকরা বাচ্চার শারীরিক সুস্থতা নিয়ে যতটা উদ্বিগ্ন থাকি মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ততটা উদ্বিগ্ন থাকিনা। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখার জন্য। লেখক খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন “মানসিক স্বাস্থ্য” গঠনে “একজন শিক্ষক ” তার কর্মজীবনে কিভাবে একজন শিক্ষার্থীর জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে।
      সত্যিকার অর্থে সুস্থ মন-মানসিকতা ছাড়া একজন শিক্ষার্থী কখনই সঠিক শিক্ষা অর্জন করতে পারবেনা।
      বর্তমানে চারদিকে কেমন জানি অসুস্থ পরিবেশ তৈরী হচ্ছে। আর একজন শিক্ষকই পারে বর্তমানের এই অসুস্থ, অস্থির পরিবেশ থেকে একজন শিক্ষার্থীকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে।কেননা মা-বাবার পরে শিক্ষক হলেন একজন সন্তানের অভিভাবক।মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে একজন শিক্ষকের তুলনা হয়না।শিক্ষকই পারে তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সাধন করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের মাধ্যমে একটি দেশ এবং একটি সুস্থ জাতি তৈরী হতে পারে একজন সঠিক এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অবদানের জন্য।

      Reply
  24. একজন শিক্ষার্থী নয় একজন মানুষের জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তার শিক্ষক।সেই শিক্ষক হতে পারে তার মা বাবা অথবা গুরুজন।আমাদের প্রিয় নবীজী বলেছেন মা বাবার পরে শিক্ষকের
    স্থান।একজন শিক্ষক পারে তার শিক্ষার্থীকে মানসিক ভাবে সফল করে গড়ে তুলতে। তাই বলা যায় প্রতিটি মানুষের জীবনে তার শিক্ষকের গুরুত্ব অপরিসীম।

    Reply
  25. আমরা অভিভাবকরা বাচ্চার শারীরিক সুস্থতা নিয়ে যতটা উদ্বিগ্ন থাকি মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ততটা উদ্বিগ্ন থাকিনা। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখার জন্য। লেখক খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন “মানসিক স্বাস্থ্য” গঠনে “একজন শিক্ষক ” তার কর্মজীবনে কিভাবে একজন শিক্ষার্থীর জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে।
    শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের মাধ্যমে একটি দেশ এবং একটি সুস্থ জাতি তৈরী হতে পারে একজন সঠিক এবং উপযুক্ত শিক্ষকের অবদানের জন্য।

    Reply
  26. একজন শিক্ষার্থী নয় একজন মানুষের জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তার শিক্ষক।সেই শিক্ষক হতে পারে তার মা বাবা অথবা গুরুজন।আমাদের প্রিয় নবী করিম সাঃ বলেছেন মা বাবার পরে শিক্ষকের স্থান। একজন শিক্ষক পারে তার শিক্ষার্থীকে মানসিক ভাবে সফল করে গড়ে তুলতে। তাই বলা যায় প্রতিটি মানুষের
    জীবনে তার শিক্ষকের গুরুত্ব অপরিসীম।

    Reply
  27. মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে একজন শিক্ষকের তুলনা হয়না।
    পরিবারের পাশাপাশি একজন শিক্ষকের সঠিক ভূমিকা পারে একজন শিক্ষার্থীকে মানসিক ভাবে সুস্থ রাখার জন্য মোটিভেট করতে।

    আলহামদুলিল্লাহ, গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট
    বর্তমান সময় উপযোগী ছিলো।
    সবার সচেতনতা তৈরিতে ভূমিকা রাখবে

    Reply
  28. একজন শিক্ষার্থীকে মানসিকভাবে সুস্থ্য রাখতে শিক্ষকের ভূমিকা অপরিসীম। এই আর্টকেলটি বিশেষ করে আমাদের শিক্ষকদের জন্য খুবই উপকারী বলে আশা করা যায়।

    Reply
  29. শরীর ভালো না থাকলে মন ভালো থাকে না।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে শারীরিক মানসিক আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য। মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের ভূমিকা অতুলনীয়। একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে ভূমিকা পালন করে।

    Reply
  30. শিক্ষার্থীর জন্য পরিবারের পরে শিক্ষকের অবস্থান। তাই শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান অপরিসীম। এই কনটেন্টে তা তুলে ধরা হয়েছে তার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  31. মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে একজন শিক্ষক তার কর্মজীবনে কিভাবে একজন শিক্ষার্থীর জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে সেটাই আমরা আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারলাম এবং আরও স্পষ্টভাবে জানতে পারলাম শিক্ষার্থীদের জীবনে শিক্ষকের ভূমিকা।

    Reply
  32. একজন সঠিক ও উপযুক্ত শিক্ষক নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর দেহ ও মনের সুস্থ সমন্বয় ঘটিয়ে থাকেন।ফলে সে তার লক্ষ্যতে পোঁছাতে পারে খুব সহজেই।এই আর্টিকেলটি পরে শিক্ষকের ভুমিকা সম্পর্কে জানতে পারলাম।

    Reply
  33. মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে একজন শিক্ষকের তুলনা হয়না।সত্যিই তাই।
    তথ্যবহুল একটি লেখা । ভালো লাগলো লেখাটি পড়ে ।

    Reply
  34. মা,বাবার পরেই হলো একজন শিক্ষকের স্থান।মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের অবদান অতুলনীয়।জীবন গঠনে সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করেন একজন আদর্শ শিক্ষক। একজন সঠিক ও উপযুক্ত শিক্ষক নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর দেহ ও মনের সুস্থ সমন্বয় ঘটিয়ে থাকেন।
    আলহামদুলিল্লাহ, গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট
    বর্তমান সময় উপযোগী ছিলো।
    সবার সচেতনতা তৈরিতে ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  35. বর্তমান সময়ের জন্য উপরোক্ত কনটেন্ট টি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী আলোচনা। বর্তমান সময়ের শিশুদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে শিক্ষকের বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একজন শিক্ষার্থীকে শারীরিক মানসিক এবং সামাজিকভাবে উপযুক্ত করতে একজন শিক্ষকের ভূমিকা অপরিসীম।

    Reply
  36. একজন আদর্শ শিক্ষক হচ্ছেন একটি উন্নত জাতি গড়ার কারিগর। একজন শিক্ষকের সংস্পর্শে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার বিকাশ ঘটে থাকে।শিশুদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতার বিকাশ ঘটিয়ে একটি আদর্শ ও উন্নত জাতি গঠনে ভালো শিক্ষকের অবদান অপরিসীম। কন্টেন্টটি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী ও শিক্ষণীয়। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  37. আসসালামুয়ালাইকুম ও রহমতুল্লাহ
    সময়োপযোগী একটা লেখা। একজন শিক্ষকের হাত ধরে একজন ছাত্র সমাজ ও তার বাইরের, পৃথিবীর সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে শিখে। তাই, একজন শিক্ষকই পারে ছাত্রের মানসিক গঠন করতে। কারণ, দেহ ও মন দুটি ভিন্ন শব্দ হলেও বাস্তব জীবনে একটির সঙ্গে আরেকটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

    Reply
  38. দেহ মন এটা খুবই জরুরী জিনিষ। একটি অচল হলে আরেকটি অচল হয়ে যায়। আপনি সঠিক কথাই বলেছেন। দেহ মনকে সুস্থ রাখতে যথাযথ শিক্ষা গ্রহন ও তার সঠিক প্রয়োগের বিষয় খুবই জরুরী। এবং পরিবারের সাথে শিক্ষার্থীর সম্মানজনক গভীর সম্পর্ক বজায় রাখতে একজন দক্ষ শিক্ষকের ভূমিকা খুবই জরুরী।

    Reply
  39. মানসিক বিকাশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, মানসিক বিকাশ ছাড়া কোন উন্নয়ন সম্ভব না। একজন শিক্ষকই পারে বাবা – মা এর পাশাপাশি ছেলে – মেয়ে দের মানসিক বিকাশ পরিপূর্ণ করতে। সুস্থ মানসিকতার অধিকারি ব্যাক্তি সমাজ ও দেশের জন্য সবসময় কল্যাণকর। মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে একজন শিক্ষকের অবদান লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  40. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে,
    “শারীরিক ,মানসিক, আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য”।
    মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে পরিবারের পর শিক্ষকের ভূমিকা রয়েছে। মন ও দেহ দুইটি ভিন্ন শব্দ হলেও একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। শরীর ভালো না থাকলে মন ভালো থাকে না। একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীর মানসিকতা সহজে বুঝতে পারে। যা অন্য কেউ সহজে বুঝতে পারে না । একটি জাতির ভবিষ্যতের জন্য একজন আদর্শ শিক্ষকের ভূমিকা খুবই
    গুরুত্বপূর্ণ ।এই আর্টিকেলটি সমাজের সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল হিসেবে অবদান রাখবে।

    Reply
  41. শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান অপরিসীম।
    মানসিকভাবে সুস্থ শিক্ষার্থীরাই একটি সুস্থ ও সুন্দর জাতি এবং সুন্দর দেশ গঠন করতে পারে।
    ধর্মীয় মূল্যবোধ, নৈতিক শিক্ষা দানের মাধ্যমে একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি সাধন করতে পারেন।
    লেখক বিষয়টি এখানে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  42. মানুষের সুস্থতা দৈহিক ও মানসিক সুস্থতার সমন্বয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার প্রতি যত্নশীল হলেও মানসিক সুস্থতার বিষয়টি খুব একটা খেয়াল করা হয় না।
    মানসিক সুস্থতার ব্যাপারে শিক্ষকরা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। শিক্ষকরা ধর্মীয় ও মানবিক মূল্যবোধ, উত্তম চরিত্র, হতাশ থেকে ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষার্থীদেরকে জানাতে পারেন এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ভালো ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তাদের সমস্যা গুলো তাদের ও পরিবারের সঙ্গে কথা বলে সামাধান করতে পারেন। একারনে শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের সাথে বন্ধুসুলভ আচরণ করা উচিত।

    Reply
  43. একজন শিক্ষকের মর্যাদা অনেক উপরে।কারণ মা বাবা জন্ম দেন আর সেই সন্তান কে গড়ে তোলেন একজন শিক্ষক। একজন শিক্ষক ই পারে শিক্ষার্থীদের সঠিক মানুষ রুপে তৈরি করতে।একজন শিক্ষার্থী ন্যায় নীতি বোধ,আন্তরিকতা, মন্যুষ্যত্ব বোধ, একে অপরকে শিক্ষা শারীরিক ও মানষিক স্বাস্থ্য বিভিন্ন বিষয় শিক্ষকের কাছ থেকে জানতে পারে।তাই তো শিক্ষক কে মানুষ গড়ার কারিগর বলা হয়।

    Reply
  44. একজন শিক্ষকই পারে বর্তমানের এই অস্থির সময়ে ছাত্র সমাজকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে। একজন শিক্ষার্থী বাবা মার পরে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয় শিক্ষক দ্বারা। শিক্ষকই পারে তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সাধন করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। তার লেখনীতে খুব সুন্দর ভাবে বিষয়টিকে বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করেছেন। যা আমাদের বাস্তব জীবনে কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে।

    Reply
  45. একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিবারের পরেই শিক্ষকের অবস্থান। তাই শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের ভূমিকা থাকা জরুরী। কনটেন্টটির বিষয়বস্তু যুগোপযোগী।

    Reply
  46. মানসিক স্বাস্থ্য একজন মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুস্থ শরীর ও মন এর সমন্বয়ে একজন সুস্থ মানুষ। আর এক্ষেত্রে শিক্ষক এর অবদান অনেক।

    Reply
  47. মানুষের মন এবং দেহ আলাদা হলেও এই দুইটি হলো পরিপূরক।মানুষের শারীরিক,মানসিক,আত্মিক,ও সামাজিক ভাবে ভালো থাকাটাই হলো সুস্থতা।মন ভালো না থাকলে শরীল কখনো ভালো থাকে না।এক্ষেত্রে একজন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের মানসিক সাস্থ্য উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখা।কিছু পরিবার রয়েছে তারা তাদের ছেলে মেয়েদের সময় দেয়না ফলশ্রুতিতে আত্মহত্যার ভয়াবহতা বিরাজ করে,সুতারং একজন শিক্ষকই পারেন শিক্ষার্থীর সকল অবস্থান বুঝে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।খুবই ভালো একটি কন্টেন্ট যা সমাজের জন্য খুবই গুরুত্ব বহন করে।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  48. শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সুস্থ দেহে সুস্থ মনই হতে পারে শিক্ষার মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। সেই সাথে ধর্মীয় মূল্যবোধকে ঠিক মত কাজে লাগাতে পারলেই আমরা পেতে পারি একটি সুন্দর সমাজ ব্যবস্থা। মানসিক স্বাস্থ্য তথা সুস্থ মন ছাড়া ব্যক্তি,সমাজ এমনকি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কোনও উন্নতির শিখরে পৌছাতে পারে না। এ ব্যাপারে আমাদের শিক্ষকদের অবদান অনস্বীকার্য। সঠিকভাবে কাউন্সিলিং এবং নিবিড় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে একজন শিক্ষক গড়ে তুলতে পারে শিক্ষার্থীদের আগামীর ভবিষ্যৎ। যে অধিকাংশই পরিবার থেকে সম্ভব হয়ে ওঠে না।
    লেখক বিষয়টি যথার্থই তুলে ধরেছেন।

    Reply
  49. একজন শিক্ষার্থীর জন্য শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্হতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাবা -মায়ের পর একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীর পরিপূর্ণ মানসিক বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখেন।কেননা আজকের শিক্ষার্থী আগামীদিনে সমাজ গড়বে।এক্ষেত্রে প্রত্যেক শিক্ষকগণ তাদের শিক্ষার্থীদের নিবিড় পরিচর্যা, পর্যবেক্ষন করা যাতে করে শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠু মানসিক বিকাশ ঘটে।

    Reply
  50. একজন আদর্শ শিক্ষকের উচিত একজন শিক্ষার্থীর জন্য আস্থাভাজন হওয়া। যার দ্বারা শিক্ষার্থী পড়ালেখার পাশাপাশি ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে জানাতে পারে। আমাদের বর্তমান পরিবেশে বহু মেধাবী শিক্ষার্থী রয়েছে যারা, সুস্থ দেহ মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও, বিভিন্ন কারণে মানসিকভাবে অসুস্থ । যার দ্বারা সমাজে সুইসাইড এর মত বিষয় মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই সুস্থ জাতি গঠনে একজন শিক্ষককে শারীরিক চর্চা শিখানোর পাশাপাশি মানসিকভাবে সুস্থ

    Reply
  51. শিক্ষার্থীদের জন্য পরিবারের পরেই শিক্ষকের অবস্থান। শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের ভূমিকা অনেক।মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে একজন শিক্ষকের অবদান লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। কনটেন্টটি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী ও শিক্ষণীয়। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  52. একজন শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিকভাবে স্বাস্থ্য গঠনে বাবা- মার পরে শিক্ষক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের তুলনা হয় না।একজন উপযুক্ত শিক্ষক তার শিক্ষার মাধ্যমে একটি দেশ ও সুস্থ জাতি তৈরি করতে পারে।এই আর্টিকেল সেটাই তুলে ধরেছেন লেখক।

    Reply
  53. বর্তমানে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের ভূমিকা অনেক। মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের তুলনা হয় না। কনটেন্টটি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী ও শিক্ষণীয়।

    Reply
  54. সময়োপযোগী একটি নিবন্ধ। সাধারণত আমাদের সমাজে শিক্ষার্থীদের শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতিই খেয়াল রাখা হয়। তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকটি অবহেলায় পড়ে থাকে। অথচ মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কোন অংশেই কম নয়। এই নিবন্ধটি পড়ার মাধ্যমে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনেক বড় ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে আমাদের শিক্ষক সমাজ অরো অনের সচেতন হয়ে উঠবে।একজন শিক্ষক বুঝতে পারবেন- শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে শিক্ষকের ভূমিকা কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  55. শিক্ষক হলো একটি জাতি গঠনের রূপকার। এক্জন শিক্ষক পারে একটি ছাত্রকে উত্তম মানুষ রূপে গড়ে তুলতে।উপরোক্ত লেখাটি পড়ে আমরা আরও উপলব্ধি করতে পেরেছি যে একজন ছাত্রের মানসিক স্বাস্থ্য ও মানসিক বিকাশে একজন শিক্ষকের অবদান অপরিসীম।

    Reply
  56. শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। আর এই বাক্যকে সত্য প্রমান করার জন্য একজন শিক্ষকের বিশাল ভূমিকা রয়েছে।একজন শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিকভাবে স্বাস্থ্য গঠনে বাবা- মার পরে শিক্ষক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে একজন শিক্ষকের তুলনা হয়না।বর্তমান সময়োপযোগী একটি কন্টেট এটি।মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে একজন শিক্ষক তার কর্মজীবনে কিভাবে একজন শিক্ষার্থীর জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে সেটাই আমরা আজকের আর্টিকেল থেকে জানতে পারবো।

    Reply
  57. শিক্ষক শুধু জ্ঞান দানকারী নয়, একজন শিক্ষার্থীর জীবনে তাদের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষকের স্পর্শে একজন শিশু বিকশিত হয়, তার মানসিক স্বাস্থ্য গঠিত হয়। শিক্ষকের সঠিক নির্দেশনা ও মনোযোগ একজন শিক্ষার্থীকে জীবনে সঠিক পথে চলতে সাহায্য করে।
    শিক্ষার্থীর জন্য এবং সমাজের জন্য খুবই উপযোগী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  58. মা -বাবার পরেই হলো একজন শিক্ষকের স্থান। একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্হ্য উন্নয়নে শিক্ষকের অবদান অপরিসীম। একটি শিক্ষকই পারে মা- বাবার পাশাপাশি ছেলে- মেয়েদের মানসিক বিকাশ পরিপূর্ণ করতে।

    Reply
  59. মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখা সকলের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ । বাবা মায়ের পরে একজন মানুষ যার কথা সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে শোনে তিনি হলেন শিক্ষক। মাসসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে শিক্ষকের ভূমিকা অতি গুরুত্বপূর্ণ যা খুব সুন্দর ও সাবলীল ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  60. দেহ ও মন দুটোর সমন্বয়েই সুস্থতা।তাই সুস্থ থাকতে হলে শরীরের পাশাপাশি মনও ভালো রাখার চেষ্টা করতে হবে।তাহলেই একজন মানুষ পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠে। শিক্ষার্থীরা চারা গাছের মতো তাদেরকে যেভাবে গড়ে তুলবে তারা সেভাবেই গড়ে উঠবে।আর এই গড়ে ওঠার পেছনে বাবা-মার সাথে শিক্ষকেরও অনেক দায়িত্ব কর্তব্য রয়েছে। একজন মানুষের জীবনে তার মা-বাবার পরে একজন শিক্ষকের গুরুত্বই বেশি থাকে।তাই একজন শিক্ষকই পারে একজন শিক্ষার্থীকে মানুষের মতো গড়ে তুলতে।তাকে মানসিক ভাবে সাহস দিতে।

    Reply
  61. মন ও দেহ দুটি ভিন্ন শব্দ হলেও একটি আরেকটির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।শরীর ভালো না থাকলে মন ভালো থাকে না।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে শারীরিক মানসিক আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য। মানব শিশুকে একজন উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষকের ভূমিকা অতুলনীয়।একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচিত।শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য গঠনের মাধ্যমে একটি দেশ এবং একটি সুস্থ জাতি তৈরী হতে পারে।

    Reply
  62. স্বাস্থ্য সংস্থার মতে- ‘শারীরিক, মানসিক, আত্মিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকার নামই স্বাস্থ্য’।
    আসলেই তাই,মন ভালো না থাকলে অনিদ্রা,খাবারে অরুচি এইসব অচিরেই দেখা দেয়। যার ফলে একজন মানুষের নিজেকে ভালো রাখতে প্র‍য়োজন আগে মন ভালো রাখা।

    Reply

Leave a Comment