দ্রুত ওজন বাড়ে কি খেলে

Spread the love

শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই।  এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া  অত্যাবশ্যক।  কিন্তু আমরা অনেকেই তা সঠিকভাবে মেইনটেইন করতে পারছিনা। ফলে কারো কারো অতিরিক্ত খাবারের ফলে ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে আবার  কারো ওজন প্রয়োজনের তুলনায় দিন দিন কমে যাচ্ছে ।  সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার  শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । 

শরীরের  ওজন কম হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়, তার মধ্যে যেকোনো হতাশা কাজ করে। তাকে নিয়ে সবাই মজা করে ফলে তার  আত্মশক্তি ও আত্মবিশ্বাস কমে যায়। সর্বোপরি   শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য বর্তমানে অনেক উপায়  রয়েছে। দরকার একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন।

কিছু  কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে ওজন বৃদ্ধি পায়, যেমন উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার, দুধ ও দই, আলু, ভাতের মাড়, ভাত, বিভিন্ন ফল, সবজি মাছ ইত্যাদি। কোন খাবারে কতটুকু কি কি উপাদান ও কি পরিমানে খেতে হবে, কিভাবে খেতে হবে তা  বিস্তারিত  জানতে হবে। 

কি কি উপায়ে ওজন বৃদ্ধি করা যায় 

যাদের ওজন প্রয়োজনের তুলনায় কম তারা জেনে নিতে পারেন কিভাবে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করা যায়। 

ক্যালোরি যুক্ত খাদ্য গ্রহণ 

এই ব্যস্তময় কর্ম জীবনে সারাদিন আপনার  শরীর থেকে অনেক ক্যালোরি ঝরে যাচ্ছে, আর সেজন্য প্রতিদিন আপনাকে ৩০০ থেকে ৫০০ ক্যালোরি অতিরিক্ত  গ্রহণ করতে হবে। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় উচ্চ  ক্যালরিযুক্ত  খাদ্য নির্বাচন করুন। বিভিন্ন ক্যালরিযুক্ত খাদ্য যেমন – কাঠবাদাম, কাজু বাদাম, চিনা বাদাম,  খেজুর, কিশমিশ,  আলু, মুরগির মাংস, পনির,  ক্রিম ইত্যাদি খাবারগুলা প্রতিদিন আপনার খাবার  তালিকায় রাখতে হবে। 

দুধ ও দই খাওয়া 

দুধ হচ্ছে আদর্শ খাবার।  আপনার দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই দুধ ও দুধের তৈরি খাবার খেতে হবে।  দুধের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত চর্বি, প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম যা আপনার ওজন বৃদ্ধি  করতে  সহায়তা করবে। তাই  আপনার ওজন বাড়াতে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দুধ ও দই রাখা আবশ্যক। 

বেশি খাবার একবারে না খাওয়া 

যেকোনো মানুষের সুস্থ থাকার জন্য খাদ্য প্রয়োজন  আর সেটা খেতে হবে সঠিক উপায়ে। ওজন দ্রুত বৃদ্ধি করার জন্য আপনাকে  যে কোন খাবার একেবারে বেশি করে না খেয়ে বারবার গ্রহণ করবেন এতে করে আপনার হজমটা আপনার শরীর অনুযায়ী সঠিক হবে। আর একেবারে বেশি  খেলে বদহজম হবে যেটা আপনার শরীরের জন্য জন্য খুবই ক্ষতিকর হবে। 

আলু 

ওজন বৃদ্ধির জন্য আলুর বিকল্প নেই আলুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট । যা আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি  করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আলু  রাখুন। প্রতিদিন দুই বেলা আপনার খাবারের সাথে আলু সেদ্ধ, আলুর তৈরি বিভিন্ন খাবার  বাড়িতে  সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। আর আলু হচ্ছে সহজলভ্য যা সহজে হজম হয়ে যায়। এভাবে নিয়মিত  আলু খেলে ১ থেকে দুই মাসের মধ্যে আপনার শরীরের ওজন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। 

ডিম 

ওজন বৃদ্ধির জন্য আপনি  সহজে ডিমের উপর আস্থা রাখতে পারেন।  কেননা ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণে চর্বি, প্রোটিন   ও ক্যালোরি যা আপনার  শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তাই ওজন বাড়াতে চাইলে আপনার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন ডিম  রাখুন। ডিমের বিকল্পে

প্রতিদিন তিন থেকে চারটি ডিমের সাদা অংশ খান তবে অবশ্যই তা সেদ্ধ হতে হবে। এভাবে নিয়মিত ডিম খেলে এক মাসের মধ্যে আপনার ওজন বেড়ে যাবে। 

ভাত

ওজন বৃদ্ধির জন্য ভাতের  বিকল্প নেই ।ভাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে শর্করা ও কিছুটা আমিষ যা আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। তাই প্রতিদিন অন্তত দুই থেকে তিন বেলা ভাত খান। কেননা ওজন বৃদ্ধির জন্য শর্করা ও আমিষের প্রয়োজন হয়  যা আপনি  ভাত থেকে  পাবেন। এভাবে আপনি প্রতিদিন দুই থেকে তিন বেলা ভাত খান এতে করে কয়েকদিনের মধ্যে আপনি আপনার ওজন লক্ষ্য করতে পারবেন। 

ভাতের মাড়

ভাত  যেমন আপনার  শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য উপকারী, তেমনি ভাতের মাড় ও  আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী। সবার বাড়িতে প্রতিদিন ভাত রান্না হয়ে থাকে, ভাত রান্না করার পর যে মার বের হয়ে থাকে তা খেলেও আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।  ভাতের মাড়  অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে যা ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

রকমারি  সবজি 

সকালের নাস্তায় কিংবা দুপুর বা  রাতের খাবারে  মাংস না রেখে বিভিন্ন প্রকার সবজি খান। সবজির মধ্যে আলু, সিম, গাজর ইত্যাদি সবজি আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। 

বিভিন্ন ফলমূল 

বিভিন্ন প্রকার ফল  যা সারা বছর আমাদের আমাদের দেশে পাওয়া যায়।  যা আপনি আপনার সকালের নাস্তায় প্রতিদিন মিষ্টি জাতীয় কিছু ফল রাখতে  পারেন।যেমন আপেল,  আঙ্গুর, কলা ইত্যাদি ফলগুলো আপনার ওজন বাড়াতে ভালো ভূমিকা রাখবে। 

এই খাবারগুলো নিয়মিত আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন। যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে ভালো ভূমিকা রাখবে। তবে আপনার কাঙ্ক্ষিত ওজন পাওয়ার পর এই খাবারগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখুন। এতে সুস্থতা বজায় থাকবে। 

রুটি 

রুটি একটি পুষ্টিকর খাবার। যা আপনার ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক উপাদান হিসাবে কাজ করবে। তাই ওজন বৃদ্ধিতে নিয়মিত  রুটি খান।

শুকনো ফল

দ্রুত ওজন বৃদ্ধি  করতে  শুকনো  বা ড্রাই  ফ্রুটস  অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ । খেজুর, কিশমিশ, বাদাম, নারকেল, খোরমা, ইত্যাদি খেলে আপনার ওজন  দ্রুত বাড়বে। 

ঘুমানোর আগে দুধ ও মধু খান

ঘুমানোর আগে  দুধ  মধু  খেয়ে ঘুমালে সারারাত আপনার শরীরে  পুষ্টি ও  ক্যালোরি কাজ করবে যা আপনার শরীর ওজন  বৃদ্ধি করবে। এটি ওজন বৃদ্ধিতে একটি পরীক্ষিত  আমল তাই ওজন বৃদ্ধি করার জন্য প্রতিদিন ঘুমানোর আগে দুধু ও মধু  খান। 

বাদাম ও বাদামের মাখন 

বাদাম ও বাদামের মাখনে থাকে উপকারী ফ্যাট, এন্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই ও ফাইবার যা আপনার ওজন দ্রুত  বৃদ্ধি করতে সাহায্য  করবে। তাই নিয়মিত খাদ্য তালিকায় বাদাম ও বাদামের মাখন রাখুন। 

মাছ 

ওজন বৃদ্ধি করতে আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়মিত মাছ  রাখুন। মাছে থাকে ভিটামিন ও মিনারেলস।মাছের আকার অনুযায়ী ক্যালোরির পরিমাণ ভিন্ন হয়ে থাকে। যা আপনার ওজন  বৃদ্ধিতে খুব ভালো কাজ করবে। 

ব্যায়াম 

আমাদের অনেকের ধারণা শুধু মোটারাই  ব্যায়াম করে।  কিন্তু ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পুষ্টিকর খাবার ও নিয়মিত  ব্যায়ামের ফলে আপনার ওজন দিন দিন বৃদ্ধি পাবে কেননা ব্যায়াম আপনার খাবার খুব দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে।  আর তখন আপনার ক্ষুধা বেড়ে যায়। তাই ওজন বৃদ্ধি করার জন্য পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করেন । এতে আপনি সুস্থ থাকবেন ও আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে । 

টেনশন মুক্ত থাকুন 

টেনশন যেকোনো সুস্থ  মানুষের জন্য ক্ষতিকর। টেনশন মানুষের  রুচি ও  ঘুম নষ্ট করে ফেলে। আর ওজন বৃদ্ধি করার জন্য নিয়মিত খাবার খাওয়া ও  সঠিক পরিমাণে ঘুমানো দরকার। তাই ওজন বৃদ্ধি করতে হলে আপনাকে টেনশন মুক্ত অবশ্যই থাকতে হবে। 

পর্যাপ্ত ঘুম 

একজন মানুষের সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘন্টা নিয়মিত ঘুমাতে হবে। এর থেকে কম হলে সেটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হবে। তাই অতি দ্রুত ওজন ওজন বৃদ্ধি করতে  হলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে।  

উপরোক্ত আলোচনা থেকে এটাই উপলব্ধি করা যায় যে, সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যে কোন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর ওজন বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে  তার বিপরীত নয়। সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে  সক্ষম হতে পারে।  একটি সুস্বাস্থ্য  একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ  ভূমিকা পালন করে থাকে।

105 thoughts on “ দ্রুত ওজন বাড়ে কি খেলে”

  1. সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।

    মাশাআল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
    কনটেন্ট টি ফলো করার মাধ্যমে আশা করছি সকলেই উপকৃত হবে, কনটেন্ট পড়ে উপকৃত হলাম আলহামদুলিল্লাহ

    Reply
  2. সঠিক ওজন সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এ জন্য দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন। লেখনীটি সুন্দর, পড়ে উপকৃত হলাম।

    Reply
  3. সঠিক ওজন সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এ জন্য দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন। চমৎকার লেখনী।

    Reply
  4. সুস্থতার লক্ষণ হচ্ছে সঠিক ওজন। আর সঠিক ওজন তখনই থাকে যখন তার খাদ্যাভ্যাস ও জীবন থাকে সুশৃঙ্খল।

    সুস্থ ও ফিট জীবন পরিচালনার জন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক নিয়মে এবং নিয়মিত গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।

    এই কনটেন্ট টা আমার নিজের জন্য ও একটা রিমাইন্ডার। ভালো লেগেছে।

    Reply
    • শারীরিক সুস্থতার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজনে ভারসাম্য রাখতে হবে।অনেকের বয়স ও উচ্চতার বিপরীতে ওজন কম হয়।ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা,আত্মশক্তি আত্নবিশ্বাস কমে যায়।তাই শরীরের ওজন ঠিক রাখতে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করা যায়।শাক-সবজি, ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার,ফলমূল পরিমিত পরিমানে গ্রহণ করা নিয়মিত ব্যয়াম,পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম এবং সচেতনতা উল্লখযোগ্য।ভাল স্বাস্থ্য সুন্দর জীবন গঠনে সহায়ক

      Reply
  5. শরীরকে সুস্থ রাখতে শারীরিক ব্যায়াম ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গঠন করা জরুরী। পাশাপাশি ঘুমও অতীব প্রয়োজনীয়। সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যেমন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয় তেমনি আর সুস্বাস্থ্যের জন্যও সঠিক খাদ্যাভাস ও পর্যাপ্ত ঘুমাতে হয়।

    Reply
  6. খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। অনেক ইনফরমেটিভ। ধন্যবাদ।

    Reply
  7. খুব বেশি মোটা হওয়াটা যেমন সমস্যা তেমনি খুব বেশি চিকন হওয়াটাও ভালো লাগেনা। তাই সঠিক খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করাটা আমাদের খুবই জরুরী। তাই এ ধরনের কনটেন্ট পড়লে আমাদের জীবনে অনেক রকম সমস্যা সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
    • শারীরিক সুস্থতার জন্য একজন মানুষের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকা অত্যন্ত জরুরী। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন শরীরের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, সঠিক খাবার, নিয়ম-কানুন ও একটু সচেতনতা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে কার্যকরী।মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট। সঠিকভাব ওজন বাড়ানোর জন্য সবার এটি পড়া উচিত।

      Reply
      • আমরা বাঙ্গালীরা ভোজন রসিক। আমরা খেতে ভালোবাসি তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমরা অনেকেই নিজেদের শরীরের মেদ কমাতে অনেক কম খাবার খাই, যার ফলে কমে যায় আমাদের ওজন। তবে নিজের মেদ কমানোর পাশাপাশি আমাদেরকে নিজের ওজন এর প্রথম ও খেয়ান রাখতে হতে। আর আমি কি ভাবে নিজের ওজন এর প্রতি খেয়াল রাখব সেটা এই কন্টেন্টটি পড়ে খুব ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছি।কন্টেন্টটি আমার জন্য খুব উপকারী ছিলো। ধন্যবাদ লেখককে।

        Reply
  8. সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । শরীরের ওজন ঠিক রাখতে প্রয়োজন একটু সচেতনতা, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। একটি সুস্বাস্থ্য, একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
    মাশাল্লাহ অনেক উপকারী একটি কনটেন্ট।লেখনীটি অসাধারণ এবং লেখাটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  9. শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন ব্যালেন্স ডায়েট মেনে চলা । শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। পাশাপাশি বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে ।

    Reply
  10. শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য বর্তমানে অনেক উপায় রয়েছে। দরকার একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন। সঠিক ওজন সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এ জন্য দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন। এই কনটেন্টে লেখক খুব সুন্দর করে সব কিছু বুঝিয়েছেন, ধন্যবাদ লেখককে

    Reply
  11. কথায় আছে “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল “।সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে সাহায্য করে। শরীরের সঠিক ওজন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রয়োজন স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ও শারীরিক ব্যায়াম। লেখককে অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর একটি লেখনী উপহার দেওয়ার জন্য। এই লেখনি দ্বারা আমি খুব উপকৃত হয়েছি।

    Reply
    • “সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে সাহায্য করেবেশি মোটা হওয়াটা যেমন সমস্যা তেমনি খুব বেশি চিকন হওয়াটাও ভালো লাগেনা। তাই সঠিক খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করাটা আমাদের খুবই জরুরী। তাই এ ধরনের কনটেন্ট পড়লে আমাদের জীবনে অনেক রকম সমস্যা সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।নিজের ওজন বৃদ্ধির চেস্টায় আছে তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক কাজে আসবে। এখানে যেসব খাদ্য যেভাবে গ্রহন করতে বলা হয়েছে সেই অনুযায়ী চললে অজন বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে ইন শা আল্লাহ।

      Reply
  12. শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে পর্যাপ্ত শরীর চর্চা ও পরিমিত সাস্থ্যসম্মত খাবার গ্ৰহন করা উচিত।নতুবা বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী সঠিকভাবে ওজন বৃদ্ধি পায়না।তাই পরমিত পরিমাণ সঠিক নিয়মে খাদ্যগ্ৰহন,নিয়মানুবর্তিতা,সচেতনতার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা গেলে একটি সুস্থ,সুন্দর জীবন উপভোগ করা সম্ভব।

    Reply
  13. একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
    সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। পরিমাণ সঠিক নিয়মে খাদ্যগ্ৰহন,নিয়মানুবর্তিতা,সচেতনতার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা গেলে একটি সুস্থ,সুন্দর জীবন উপভোগ করা সম্ভব।
    খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট। কনটেন্ট টি ফলো করার মাধ্যমে আশা করছি সকলেই উপকৃত হবে | লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  14. অতিরিক্ত ওজন যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর তেমনি স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনও শরীরের জন্য চিন্তার বিষয়। বয়স ও উচ্চতা অনুসারে ওজনের যে সঠিক নির্দেশনা রয়েছ, এর কম বেশি হলে স্বাভাবিক জীবন যাপনে অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারে। তাই সঠিক ওজন সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। সুষম খাদ্যাভ্যাস,পর্যাপ্ত ঘুম ও নিয়মিত ব্যায়াম করা ওজন বাড়ানোর জন্য আবশ্যক। আশা করছি কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবেন।

    Reply
  15. সুস্থ থাকার জন্য একজন মানুষকে বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন ঠিক রাখা উচিত। এর জন্য সঠিক পরিমাণে খাবার গ্রহণ ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন প্রয়োজন। ধন্যবাদ লেখককে ইনফরমেটিব কনটেন্টির জন্য।

    Reply
  16. বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন কম হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়, তার মধ্যে যেকোনো হতাশা কাজ করে। তাকে নিয়ে সবাই মজা করে ফলে তার আত্মশক্তি ও আত্মবিশ্বাস কমে যায়। আর একারণেই মূলত আমরা সকলেই শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে চাই। এজন্য আমাদের উচিত শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া। সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে। কিন্তু আমরা অনেকেই তা সঠিকভাবে পালন করতে পারছিনা। ফলে কারো অতিরিক্ত খাবারের ফলে ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে আবার কারো ওজন প্রয়োজনের তুলনায় দিন দিন কমে যাচ্ছে।
    বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন ঠিক রাখতে সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে কোন খাবার কতটুকু ও কি পরিমানে খেতে হবে, তার বিস্তারিত আলোচনা এই কনটেন্টের মধ্যে রয়েছে।
    আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা সবাই শরীরের প্রয়োজনীয় ওজন বৃদ্ধি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত হতে পারবো ইনশাআল্লাহ ।

    Reply
  17. সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যে কোন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর ওজন বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে তার বিপরীত নয়। সঠিক খাবার, পরিমিত ঘুম, সঠিক নিয়মে গ্রহণ করে , একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে। একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    Reply
  18. সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে ।
    সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যে কোন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর ওজন বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে তার বিপরীত নয়। সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।

    Reply
  19. একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক।সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যে কোন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর ওজন বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে তার বিপরীত নয়। সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে। একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।সময়োপযোগী খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।আশা করছি কন্টেন্টটির প্রয়োজনীয় দিকগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে সকলেই উপকৃত হবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  20. সঠিক ওজন শারীরিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এজন্য মানুষের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকা অত্যন্ত জরুরী। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন শরীরের ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টটির জন্য।

    Reply
  21. অতিরিক্ত ওজন মানুষের জীবনে যেমন অনেক ঝুঁকি বয়ে আনে তেমন ওজনহীন মানুষেরও সমাজে সঠিক মূল্যায়ন হয়না। কিভাবে আদর্শ ওজন গঠন করা যায় কনটেন্ট এ খুব সুন্দর ও সহজ ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। উপকারী কনটেন্ট। ধন্যবাদ!

    Reply
  22. আমরা সকলেই সুস্থ ও ফিট থাকতে চাই। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণের পাশাপাশি পরিমিত ঘুম ও সচেতনতা প্রয়োজন, যার ফলে আমরা পেতে পারি একটি সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর জীবন। সঠিকভাবে ওজন বৃদ্ধির জন্য সবার কনটেন্টটি ফলো করা উচিত। লেখনীর দ্বারা উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  23. আমাদের মধ্যে অনেকে যেমন অতিরিক্ত ওজনের হন, তেমনই এমন কিছু মানুষ আছেন, যাদের ওজন প্রয়োজনের তুলনায় কম। দুটোই সুস্থ থাকার জন্য সমস্যা। কন্টেনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরেছে। আশা করছি এটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবেন। কেননা সবাই চাই সুস্থ থাকতে,সতেজ থাকতে। একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    Reply
  24. সুস্বাস্থ্য ই সকল উন্নতির চাবিকাঠি। স্থূলতা যেমন এক ধরণের শারিরীক সমস্যা, একইভাবে কম ওজনও অনেক সমস্যার কারণ। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য যথাযথ ওজন নিয়ন্ত্রণের কোনো বিকল্প নেই। পরিমিত খাদ্যাভ্যাস সুনিয়ন্ত্রণ জীবনযাপন আমাদের নিরাপদ উপায়ে ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে

    Reply
  25. সুস্থতার জন্য সঠিক ওজন বজায় রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই লেখাটি পড়ে সঠিক খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানতে পারছি। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  26. শারিরীক সুস্থতা ও ওজন বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার গ্রহন, ব্যায়াম ও সঠিক জীবনযাপনের বিকল্প নেই। এই নিবন্ধটি আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবি জরুরি।

    Reply
  27. আমাদের মধ্যে অনেকে যেমন অতিরিক্ত ওজনের হন, তেমনই এমন কিছু মানুষ আছেন, যাঁদের ওজন প্রয়োজনের তুলনায় কম। দুটোই সুস্থ থাকার জন্য সমস্যা। উচ্চতা অনুসারে ওজনের যে সঠিক নির্দেশনা রয়েছে, এর কমবেশি হলে স্বাভাবিক জীবনযাপনে অসুবিধা হতে পারে। সাধারণত একজন পরিণত মানুষের ওজন যদি স্বাভাবিকের থেকে কম হয়, তাহলে কিন্তু এই ‘আন্ডারওয়েট’ সমস্যায় ভুগতে হয়। আন্ডারওয়েট হলে তাঁর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা একেবারেই কমে যায়। অতিরিক্ত ওজন যেমন বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়, তেমনি স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন কম হলে সেটিও শঙ্কার কারণ হতে পারে।

    Reply
  28. “সুস্থতাই মূল সম্পদ “। মোটা বা চিকন হওয়া নিশ্চিত করে না যে কে সুস্থ কে অসুস্থ। তবুও আমাদের সমাজে এক ধরনের ভুল ধারণা নিয়ে সবাই মোটামুটি দিন পার করছে, যে মোটাতাজা সে সুস্থ, যে একটু চিকন তার নানান অসুখ রয়েছে।
    স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন হলে নিশ্চয়ই চিন্তা করতে হবে এবং এর সমাধান বের করতে হবে। বর্তমান সময়ে সঠিক নিয়মে খাবার খাওয়া এবং কায়িক শ্রমের মাধ্যমে একজন মানুষ সঠিক ওজন এবং সুস্থতা ধারণ করতে পারে। লেখক তার লিখায় যে সকল খাবারের কথা বলেছেন তা খুবই উপকারী।
    সঠিক নিয়মে খাবার খাওয়া দিনের কাজ কর্ম সঠিক সময়ে করা এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম মানুষকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে পারে।
    লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে সাজিয়ে কনটেন্ট টি লিখার জন্য, অনেকেই এটি পরে অনেক কিছু জানতে পারবে শিখতে পারবে।

    Reply
  29. শারীরিকভাবে সুস্থ ও ফিট থাকতে আমরা সবাই চাই। আর এজন্য আমাদের সকলের উচিৎ নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক পরিমানে খাওয়া। আর এই কনটেন্টে এই বিষয়গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  30. একটি সুস্থ শরীর আল্লাহর সবচেয়ে বড় নিয়ামত।আর শরীরের সুসাস্থ্য বজায় রাখতে প্রয়োজন একটি ব্যালেন্স ডায়েটের।কারন ওজন বেশি বাড়লে বা কমলে সুসাস্থ্য বজায় থাকেনা। তাই প্রতিদিন খাদ্যাভাসে এমন খাবার রাখা উচিত যাতে শরীরের কোনো ক্ষতি না হয় পাশাপাশি শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান গ্রহন করতে পারে।

    Reply
  31. কনটেন্ট এর মাধ্যমে খুবই উপকারী এবং শিক্ষনীয় বিষয় জানা গেল। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা সব থেকে জরুরী। শারীরিক সুস্থতার জন্য সবার আগে দরকার সঠিক খাদ্যাভাস। খাবারের সঠিক পরিমাণ, খাবার খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদির মাধ্যমে একজন মানুষ খুব সহজেই তার ওজনকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে এবং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পারে। অতিরিক্ত ওজন শারীরিক অসুস্থতার প্রধান কারণ। খাদ্যাভাসের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ব্যায়াম এবং কায়িক পরিশ্রম জরুরী।

    Reply
  32. শারীরিক সুস্থতার জন্য আমাদের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকা দরকার। আমাদের শারীরিক সুস্থতা ও স্বাভাবিক ওজন রাখার জন্য দরকার মানুষের সঠিক খাদ্যাভাস ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন। তার পাশাপাশি শারীরিক ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, সঠিক খাবার ও নিয়মিত জীবন যাপন। একটি সুস্থাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লেখনিটি অনেক সুন্দর ও উপকৃত।

    Reply
  33. শরীরের ওজন অতিরিক্ত কম বা বেশি হলে আত্মশক্তি ও আত্মবিশ্বাস যেমন কমে তেমনি সঠিক ওজন তা বৃদ্ধিও পায়। পরিমিত পরিমাণ ও সঠিক নিয়মে খাদ্যগ্ৰহন,নিয়মানুবর্তিতা,সচেতনতার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা গেলে একটি সুস্থ,সুন্দর জীবন উপভোগ করা সম্ভব।কন্টেনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি তুলে ধরেছে। আশা করছি এটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবেন।

    Reply
  34. শরীরকে সুস্থ রাখতে ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার অপরিহার্য I বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী প্রতিটি মানুষকেই তার ওজন সঠিক এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখা জরুরি I এক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাস এবং বিভিন্ন খাবারের উপকারিতা সম্পর্কে জানা আবশ্যক I

    সুস্থ থাকার জন্য প্রতিটি মানুষের প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম জরুরি I সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে। একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    Reply
  35. BMI হলো শরীরের উচ্চতার সাথে ওজনের অনুপাত।এই অনুপাত ঠিক থাকলে তখন একজন মানুষকে সুস্থ মানুষ বলা যায়।
    এই কনটেন্টটি এজন্য উপকারী যে কোন মানুষ তথ্যগুলো অনুসরণ করলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।
    সকলেরই বিষয়টি অনুধাবন করা উচিৎ।

    Reply
  36. সুঠাম দেহ সুস্থতার প্রমাণস্বরূপ।ওভার ওয়েট বা আন্ডারওয়েট কোনটিই বডি ফিটনেস ক্যারী করতে পারে না।এদুইটার যেকোনটির জন্য আমাদের কে ট্রলের স্বীকার হতে হয়।সুস্থ শরীর মানে, বয়স এবং উচ্চতার সাথে মানানসই ওজন।যা দেখতে স্মার্ট মনে হয়।আমাদের সকলের প্রানবন্ত মনের জন্য সুস্থ শরীর। আর সুস্থ শরীরের জন্য সুঠাম দেহ বা সঠিক ওজন থাকা দরকার। সুস্থতা আল্লাহর অশেষ নেয়ামত। পুরো পৃথিবীটাকেই তখন উপভোগ্য মনে হয়।

    Reply
  37. মাশাআল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
    কনটেন্ট টি ফলো করার মাধ্যমে আশা করছি সকলেই উপকৃত হবে, কনটেন্ট পড়ে উপকৃত হলাম আলহামদুলিল্লাহ

    Reply
  38. সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা, পর্যাপ্ত ঘুম, অতিরিক্ত চিন্তা পরিহার করে একটি সুস্থ সুন্দর জীবন পরিচালনা করা সম্ভব। এতে শরীরের উচ্চতার সাথে ওজনে ভারসাম্য ঠিক থাকে পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিকভাবে নিজেকে এক্টিভ রাখা যায়।আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ে উপকৃত হোলাম।

    Reply
  39. শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন ব্যালেন্স ডায়েট মেনে চলা । শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করা।প্রতিটি মানুষের উচিত বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী তার শরীরের ওজন ঠিক রাখা।এবং পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিকভাবে নিজেকে এক্টিভ রাখা। লেখককে ধন্যবাদ আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ে উপকৃত হলাম।

    Reply
  40. সু-স্বাস্থ্যই সম্পদ। আমরা সবাই চাই নিজেকে সুস্থ ও ফিট রাখতে। বাড়তি ওজন যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর তেমনই স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনও শরীরের জন্য চিন্তার বিষয়। কম ওজনের ফলে নানা রকম রোগ শরীরে বাসা বাধে। তাই ওজন বাড়ানোর জন্য নিয়মিত পুষ্টিকর ও ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। তাছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা, ঠিকমতো ঘুমানো আর একটু সচেতনতাই পারে ওজন বাড়াতে।

    Reply
  41. প্রত্যেক মানুষকেই একটি সুস্থ জীবন গড়ে তোলার জন্য যে কোন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সঠিক ওজন একজন মানুষের সুস্থতার জন্য অত্যাবশ্যক। তাই আমাদের উচিত একটু সচেতনতার সাথে নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নেয়া।

    Reply
  42. সুস্থ ও ফিট জীবন পরিচালনার জন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক নিয়মে এবং নিয়মিত গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।মাশাল্লাহ অনেক উপকারী একটি কনটেন্ট।লেখনীটি অসাধারণ এবং লেখাটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।ধন্যবাদ লেখককে

    Reply
  43. সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে।তাই পুষ্টিকর ও ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। তাছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা, ঠিকমতো ঘুমাতে হবে। পাশাপাশি শারীরিক এবং মানসিকভাবে নিজেকে একটিভ রাখতে হবে। মাশাআল্লাহ কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হলাম। গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টটি লিখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  44. সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষের সঠিক ওজন গুরুত্বপূর্ণ। আর এর জন্য প্রয়োজন সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে অনেক কিছুই জানতে পেরেছি। একটি সঠিক ওজনের জন্য কেমন খাদ্যাভ্যাস প্রয়োজন।

    Reply
  45. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট ।যেটি পড়ে সবাই উপকৃত হতে পারে ।মানুষের শরীরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ওজন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।শরীরের জন্য অতিরিক্ত ওজনও ভালো না আবার কম ওজন ভালো নয় ।তাই শরীরের সঠিক ওজন বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন পরিমাণ মতো শরীরচর্চা, ঘুম ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে ।

    Reply
  46. সবাই শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে চায়। কিন্তু আমরা অনেকেই তা সঠিকভাবে মেইনটেইন করতে পারছিনা। শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিকভাবে খাওয়া সুস্থ থাকার জন্য অত্যাবশ্যক। এজন্য অনেকের অতিরিক্ত খাবারের ফলে ওজন বেড়ে যায় আবার কারো ওজন প্রয়োজনের তুলনায় দিন দিন কমে যায়। সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । মানুষের শরীরের ওজন বেশি কমলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, তাকে নিয়ে সবাই মজা করে ফলে তার আত্মবিশ্বাস কমে যায়। বর্তমানে শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য অনেক উপায় আছে।কোন খাবারে কতটুকু কি কি উপাদান ও কি পরিমানে খেতে হবে, কিভাবে খেতে হবে তা বিস্তারিত জানতে হবে। তাই অতি দ্রুত ওজন ওজন বৃদ্ধি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। একজন মানুষ সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করতে একটি নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।

    লেখনী টি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিল। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  47. সুস্বাস্থ্য সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুস্তভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রত্যেককে তার উচ্চতা এবং বয়স অনুযায়ী শরীরের ওজন ঠিক রাখা উচিত। কম বা বেশি ওজন দুটোই ব্যক্তির জন্য ক্ষতিকর। তবে কারও ওজন কম থাকলে পরিমাণ মতো সঠিক খাবার, নিয়মানুবর্তিতা এবং সচেতনতার মাধ্যমে একজন মানুষ তার ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
    এই কনটেন্টটি পড়ে ইংশাআল্লাহ আমরা সবাই শরীরের প্রয়োজনীয় ওজন বৃদ্ধি কিভাবে করা যায় সে সম্পর্কে জানতে পারবো

    Reply
  48. মা শা আল্লাহ! খুবই উপকারি একটি লেখনী। যারা নিজের ওজন বৃদ্ধির চেস্টায় আছে তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক কাজে আসবে। এখানে যেসব খাদ্য যেভাবে গ্রহন করতে বলা হয়েছে সেই অনুযায়ী চললে অজন বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে ইন শা আল্লাহ।

    Reply
  49. একজন মানুষের সুষ্ঠ ওজন বৃদ্ধির জন্য পরিমিত ও সঠিক খাবার, নিয়মকানুন ও সচেতনতাই যথেষ্ট। জীবনে সুস্বাস্থ্যের জন্য বয়সভেদে সঠিক ওজন বজায় রাখা আবশ্যক। লেখক তার লেখায় এ বিষয়টি স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

    Reply
  50. কথায় বলে,” স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল”।
    শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার অপরিহার্য। শারীরিক সুস্থতার জন্য আমাদের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখা উচিত। প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম সঠিক খাবার ব্যায়াম ও নিয়মিত জীবন যাপন করা। এতে শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে। এই আর্টিকেলটা সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  51. বয়স ও উচ্চতা অনুসারে সঠিক ওজন না থাকলে অর্থাৎ বিএমআই কম হলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
    তাই আমাদের শরীরের ওজনের প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত। সঠিক খাবার, পরিমাণ, পর্যাপ্ত ঘুম মেইনটেইন করলে কাঙ্ক্ষিত ওজন পাওয়া এবং ধরে রাখা সহজ।
    কন্টেন্ট টি অনেক উপকারী। লেখককে শুকরিয়া এভাবে গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য।যাদের ওজন কম আশা করি তারা
    কন্টেন্টটির মাধ্যমে অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ

    Reply
  52. আমাদের মধ্যে অনেকে যেমন অতিরিক্ত ওজনের হন, তেমনই এমন কিছু মানুষ আছেন, যাঁদের ওজন প্রয়োজনের তুলনায় কম। দুটোই সুস্থ থাকার জন্য সমস্যা। উচ্চতা অনুসারে ওজনের যে সঠিক নির্দেশনা রয়েছে, এর কমবেশি হলে স্বাভাবিক জীবনযাপনে অসুবিধা হতে পারে। সাধারণত একজন পরিণত মানুষের ওজন যদি স্বাভাবিকের থেকে কম হয়, তাহলে কিন্তু এই ‘আন্ডারওয়েট’ সমস্যায় ভুগতে হয়। আন্ডারওয়েট হলে তাঁর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা একেবারেই কমে যায়। অতিরিক্ত ওজন যেমন বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়, তেমনি স্বাভাবিকের চেয়ে ওজন কম হলে সেটিও শঙ্কার কারণ হতে পারে।

    Reply
    • শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। তাই ওজন বাড়াতে চাইলে অবশ্যই আমাদের খাদ্য তালিকায় উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার রাখতে হবে।এ জন্য শারীরিক কসরতের পাশাপাশি সঠিক পন্থায় খেতে হয় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার।এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক।
      সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে। শরীরের ওজন বৃদ্ধি জন্য দরকার একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন।একটি সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
      এই কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখককে।

      Reply
  53. স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। এই স্বাস্থ্য ভালো রাখতে, সঠিক ওজন নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যিক। বেশি ওজন যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, অতিরিক্ত কম ওজনও অনেক রোগের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে সঠিক উপায় অবলম্বন করতে হবে। আর তাই, ওজন বৃদ্ধি করতে কি কি খাবার খেতে হয় ও নিয়ম মেনে চলতে হয়, তা এই লেখাটিতে অনেক সুন্দর ভাবে তুলে হয়েছে।

    Reply
  54. সঠিক ওজন শারীরিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য।সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষের সঠিক ওজন গুরুত্বপূর্ণ।সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে।সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যে কোন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর ওজন বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে তার বিপরীত নয়। সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে। একটি সুস্বাস্থ্য ,একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট , পড়ে খুব উপকৃত হয়েছি।

    Reply
  55. শরীরকে পরিপূর্ণ সুস্থ ও সাবলীল রাখার জন্য প্রয়োজন শারীরিক ব্যায়াম, এবং নিয়মমাফিক স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ। অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজন কোনটাই শরীরের জন্য কল্যাণকর নয়,বরং ক্ষতিকর। তাই সুস্বাস্থ্য গঠনের ক্ষেত্রে সকলের প্রয়োজন পরিমিত পরিমাণে খাবার গ্রহণ,শরীরচর্চা, পুষ্টিকর ও ক্যালরিযুক্ত খাদ্য গ্রহণ, এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম।তবেই আমরা আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে পারবো।

    Reply
  56. শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত খাবারের ফলে ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে।শরীরের ওজন কম হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়।শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য অনেক উপায় রয়েছে। পরিমাণ মতো সঠিক নিয়মে খাদ্যগ্ৰহন,নিয়মানুবর্তিতা,সচেতনতার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা গেলে একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবন উপভোগ করা সম্ভব।
    লেখাটি অসাধারণ এবং লেখাটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম। লেখকে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  57. আমরা সবাই চাই নিজেকে সুস্থ ও ফিট রাখতে।সুস্থ ও ফিট জীবন পরিচালনার জন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক নিয়মে এবং নিয়মিত গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই।কন্টেন্টটি আমার জন্য খুব উপকারী ছিলো। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  58. সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের সঠিক ওজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এর জন্য সঠিক পরিমাণে খাবার গ্রহণ ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন প্রয়োজন।কন্টেন্টটি খুবই তথ্যবহুল।

    Reply
  59. স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন শারীরিক উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী সঠিক ওজন। শুধুমাত্র, সঠিক ওজন একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে পারে। বেশি ওজন কিংবা কম ওজন কোনটাই কল্যানকর নয়। তাই, সুস্বাস্থ্যের জন্য নিয়ম মেনে খাদ্য গ্রহণ, শরীর চর্চা, ও ঘুম প্রয়োজন। কন্টেন্টটা সকলের পড়া উচিত। ওজন কেন গুরুত্বপূর্ণ ও কি কি করনীয় তা জানতে পারবে।

    Reply
  60. সুস্থ ও সাবলীল জীবন আমাদের সকলের কাম্য। এর জন্য প্রয়োজন বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন ঠিক রাখা। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য এই কনটেন্ট টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি সকলে উপকৃত হবেন।

    Reply
  61. সঠিক ওজন একটি সুস্থ দেহের মাপকাঠি।অনেকেই ওজন বাড়ানোর জন‍‍্য নানা রকম চেষ্টা করে থাকে।কিন্তু সঠিক গাইড লাইন না থাকলে হিতে বিপরীত হতে পারে।এই কন্টেনটি যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন‍্য একটি আদর্শ গাইড লাইন হতে পারে।
    আশাকরি অনেকেই উপকৃত হবেন।

    Reply
  62. সুস্হ ও সাবোলীল জীবন যাপনের জন্য প্রয়োজন শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্হ্যসম্মত খাবার সঠিক নিয়মে পরিমিত মাএায় খাওয়া।

    Reply
  63. নিজেকে সুস্হ্য রাখতে সঠিক ওজন ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাসের দরকার।শরীরের ওজন কম ও বেশী কোনটাই কাম্য না। ব্যায়াম ও সুস্হ্যতার জন্য দরকার। এটি একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ ও স্বাস্থ্যসচেতনামূলক আলোচনা।এটা আমলে নিলে সবাই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  64. এটি আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজনের জন্য উপযুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করতে আপনার খাদ্যে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন করার আগে একজন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী বা পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করতে ভুলবেন না।লেখককে শুকরিয়া এভাবে গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য।যাদের ওজন কম আশা করি তারা
    কন্টেন্টটির মাধ্যমে অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ

    Reply
  65. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । অতিরিক্ত মোটা হলেও যেমন বিপদ, তেমনই খুব বেশি পাতলা হলেও অসুসস্থতার লক্ষন দেখা যেতে পারে। একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন নিয়ন্ত্রণ (বৃদ্ধি আথবা হ্রাস) করতে সক্ষম হতে পারে। যারা কম ওজনের কারণে রোগ-বালাই ও হতাশায় এ ভুগছেন আর প্রতিদিন মানুষের হাশি-ঠাট্টার পাত্র হয়ে আছেন তাদের জন্য অনেক দরকারি একটি লেখা এটি। অনেক চমৎকারভাবে সঠিক খাবারের একটি লিস্ট করা হয়েছে এই লেখাটিতে, যাতে তাদের ওজন বৃদ্ধি পায় ও তারা উপকৃত হয়।

    Reply
  66. আমরা সবাই নিজেদের শরীরকে সুস্থ রাখতে চাই। শরীর সুস্থ রাখতে হলে বিভিন্ন রকমের নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়। খাবার-দাবার মেনটেইন করতে এবং পাশাপাশি ব্যায়াম ও মানসিক স্বাস্থ্যের সমন্বয় রাখতে হয়। সর্বোপরি একটি নিয়মতান্ত্রিক জীবন সবাইকে সুন্দর ও ফিট রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

    Reply
  67. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি কন্টেন্ট। নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য সঠিক ওজন ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাসের প্রয়োজন। তাই সুস্বাস্থ্যের জন্য নিয়ম মেনে খাদ্য গ্রহণ, শরীর চর্চা এবং ঘুম অর্ত্যাবশকীয়।কন্টেন্ট টি অনেক উপকারী ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  68. শরীর সুস্থ রাখার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী প্রত্যেক মানুষের শরীরের ওজন ঠিক রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের শরীরের ওজন হ্রাস পেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে হতাশা কাজ করে এবং নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস কমে যায়। সচেতনতা,নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে শরীরের সঠিক ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। দুধ ও দই, আলু,ভাত,সবজি এবং মাছ ইত্যাদি উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা যায়। সুস্থ থাকার জন্য প্রতিটি মানুষের নিয়মিত সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো অত্যন্ত জরুরী। একজন মানুষকে সুস্থ ও সবল জীবন যাপন করার জন্য প্রতিদিন নিয়ম মেনে চলতে হবে। একটি সুস্বাস্থ্য ,সুন্দর জীবন গঠনের জন্য সঠিক পরিমাণমতো খাবার ,নিয়ম মেনে চলা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই শরীরের আদর্শ ওজন বৃদ্ধি করা সম্ভব। আমি মনে করি এই উপকারী আর্টিকেলটি পড়ে প্রত্যেক মানুষ নিজের ব্যাপারে অনেক সচেতন হবেন।

    Reply
  69. সুস্থ জীবন যাপনের জন্য আমাদের এই নিয়ম গুলো মেনে চলা উচিত- পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা, টেনশনমুক্ত থাকা, পর্যাপ্ত ঘুমানো ইত্যাদি। নিয়ম গুলো মেনে চললে আমরা সুস্থ জীবন ও সঠিক ভাবে ওজন বৃদ্ধি করতে পারব। এছাড়া আরো প্রয়োজন একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন। অতএব আমরা বলতে পারি যে, সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে পারে। একটি সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। আসুন আমরা একসাথে বলি “সুস্বাস্থ্য সকল সুখের মূল যদি চলতে পারি সঠিক নিয়ম মেনে“।

    Reply
  70. কন্টেন্টটি সকলের জন‍্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবার জানা দরকার। ওজন বাড়ানোর উপায়গুলো সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। সুস্থ‍্য থাকার জন‍্য জানা এবং মেনে চলা প্রয়োজন। ধন্যবাদ।

    Reply
  71. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। অতিরিক্ত ওজন যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর তেমনি স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনও শরীরের জন্য চিন্তার বিষয়। কথায় আছে “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল”। সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক।

    Reply
  72. শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে খাদ্যের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু আমরা অনেকেই দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য উচ্চ ক্যালরিযুক্ত অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকি যা স্বাস্থের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। সঠিক খাবার গ্রহণ আর একটু সচেতনতার সাথে চললেই মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।

    Reply
  73. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। এছাড়া আরো প্রয়োজন একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন। অতএব আমরা বলতে পারি যে, সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে পারে
    লেখককে ধন্যবাদ এমন সুন্দর ভাবে ওজন বৃদ্ধির পয়েন্ট গুলো তুলে ধরেছেন।

    Reply
  74. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই।মানুষের ওজন কম হলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং সাস্থ্যকর খাবার না খেলে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে।নিজের মধ্যে হতাশা তৈরী হয় এবং আত্নবিশ্বাস হারিয়ে যায়।সুতরাং সুস্থতার জন্যে অবশ্যই পুষ্টিরকর খাবার খেতে হবে নিয়মিত দুধ,দই,মধু, ভাত, মাছ ক্যালরীযুক্ত খাবার খেলে ওজন বৃদ্ধি পাবে।অবশ্যই শরীর এবং নিজেকে ফিট রাখার জন্যে নিয়মিত ব্যায়াম করা সহ চিন্তামুক্ত থাকা এবং ৭/৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।তাহলে শরীর সুস্থ এবং সতেজ থাকবে। কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সচেতনামূলক।লেখককে ধন্যবাদ

    Reply
  75. এত বেশি মোটা বা এত বেশি চিকন ও ভালো লাগে না দেখতে। ওজন স্বাস্থ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সঠিক স্বাস্থ্যের জন্য দরকার পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। এগুলোর মধ্য দিয়ে একজন মানুষ তার কাঙ্খিত ওজন গেইন করতে পারে।

    সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।

    Reply
  76. ওজন স্বাস্থ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সঠিক স্বাস্থ্যের জন্য দরকার পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। এগুলোর মধ্য দিয়ে একজন মানুষ তার কাঙ্খিত ওজন গেইন করতে পারে।

    সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।

    Reply
  77. সঠিক খাবার, পরিমাণ, নিয়ম, একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।
    এই গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্টটি আমাদের ওজন সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিয়েছে। ধন্যবাদ।

    Reply
  78. আসসালামু আলাইকুম।
    প্রবাদে আছে, ” স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল ”
    আমরা যদি সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করি তাহলেই সু – স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারি।
    সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের সঠিক ওজন ঠিক রাখতে হবে। শরীরের ওজন কম হলে শারীরিক, মানসিক অনেক ক্ষতির কারন হয়ে থাকে। জীবন পরিচালনার ক্ষেএে আত্মশক্তি ও আত্নবিশ্বাস কমে যায়। তাই শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য দরকার শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্য সম্মত খাবার এবং কিছু উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক।
    পাশাপাশি সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন, সঠিক পরিমানে খাবার গ্রহণ করা, নিয়ম একটু সচেতনতার।
    তাহলেই খুব সহজেই একজন তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।
    মোটকথা, সু – স্বাস্থ্যে সুন্দর জীবন গঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    Reply
  79. শরীরকে সুস্থ রাখতে শারীরিক ব্যায়াম ও দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস গঠন করা প্রয়োজন। পাশাপাশি ঘুমও প্রয়োজনীয়। সুস্থ ও সাবলীল জীবন যাপন করার জন্য একজন মানুষকে যেমন নিয়মের মধ্য দিয়ে যেতে হয় তেমনি আর সুস্বাস্থ্যের জন্যও সঠিক খাদ্যাভাস ও পর্যাপ্ত ঘুমাতে হয়।

    Reply
  80. “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল ” সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে সহায়তা করে। বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন কমে গেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তার মধ্যে যে কোনো ধরনের হতাশা কাজ করে। ফলে তার আত্মশক্তি,ও আত্মবিশ্বাস কমে যায়। আর এ কারনেই মূলত আমরা শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে চাই। আর সুস্থ ও ফিট থাকতে যে কাজ গুলো করতে হবে তা হলো স্বাস্থ্য সম্মত পুষ্টিকর খাবার, নিয়মিত ব্যায়াম ও ঠিকমত ঘুমাতে হবে। এর কোনো টা ঠিক মত মানতে না পারলে তার স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে না । ফলে তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে এবং শরীরে নানা রকম অসুখ,বিসুখ দেখা দেবে। বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক থাকা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, এদিকে আমাদের সকলকে খেয়াল রাখা উচিত। কোন খাবার কতটুকু ও কি পরিমাণ খেতে হবে তার বিস্তারিত আলোচনা এই কন্টেন্ট এর মধ্যে রয়েছে। আশা করছি এই আর্টিকেল টি পড়ে আমরা সবাই শরীরের প্রয়োজনীয় ওজন বৃদ্ধি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত হতে পারবো ইনশাআল্লাহ। লেখক অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল সবাইকে উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  81. শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন সুস্বাস্থ্য।
    কারণ, ওজন কম হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তাই বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন শারীরিক ব্যায়াম, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পরিমাণ মতো গ্রহণ করা।এছাড়াও একটু সচেতনতা এবং সুশৃংখল জীবন যাপন সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে।
    শারীরিক সুস্থতা এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য এ কনটেন্টটি সবার জন্য উপকারী।

    Reply
  82. ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’। অতিরিক্ত ওজন যেমন ক্ষতিকর তার বিপরীত কৃশকায় অবস্থাও কাম্য নয়। এই কারণে অনেকেই হীনমন্যতায় ভোগেন। অনেক ক্ষেত্রেই কম ওজনকে স্বাস্থ্যঝুকির পুর্ব লক্ষন হিসেবে ধরা হয়।তাই সঠিক ও স্বাভাবিক ওজন সবার কাম্য।যখন কেউ তার ওজন বাড়াতে চান এই কন্টেন্ট তার জন্য খুবই উপকারী সেই সাথে উপযোগী ও বটে। আমাদের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে সব ধরনের মানুষের নাগালের মধ্যে আছে এমন সব উপকরণ উল্লেখ করার কারণে বিষয়টি আরও সহজসাধ্য হয়েছে। এককথায় সব শ্রেনী পেশার মানুষের জন্য উপকারী একটি পোস্ট। লেখকের জন্য শুভ কামনা।জাযাকাল্লাহু খইরান।

    Reply
  83. স্বাস্থ্যই সম্পদ’। অতিরিক্ত ওজন যেমন ক্ষতিকর তার বিপরীত কৃশকায় অবস্থাও কাম্য নয়। এই কারণে অনেকেই হীনমন্যতায় ভোগেন। অনেক ক্ষেত্রেই কম ওজনকে স্বাস্থ্যঝুকির পুর্ব লক্ষন হিসেবে ধরা হয়।তাই সঠিক ও স্বাভাবিক ওজন সবার কাম্য।যখন কেউ তার ওজন বাড়াতে চান এই কন্টেন্ট তার জন্য খুবই উপকারী সেই সাথে উপযোগী ও বটে। আমাদের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে সব ধরনের মানুষের নাগালের মধ্যে আছে এমন সব উপকরণ উল্লেখ করার কারণে বিষয়টি আরও সহজসাধ্য হয়েছে। এককথায় সব শ্রেনী পেশার মানুষের জন্য উপকারী একটি পোস্ট। লেখকের জন্য শুভ কামনা।জাযাকাল্লাহু খইরান।

    Reply
  84. শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে খাদ্যের কোনো বিকল্প নেই।নিয়ম গুলো মেনে চললে আমরা সুস্থ জীবন ও সঠিক ভাবে ওজন বৃদ্ধি করতে পারব। এছাড়া আরো প্রয়োজন একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন।

    Reply
  85. আমাদের সুস্থ থাকার জন্য এবং ওজন বাড়াতে, কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে ওজন বৃদ্ধি পায়, যেমন উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার, দুধ ও দই, আলু, ভাতের মাড়, ভাত, বিভিন্ন ফল, সবজি মাছ ইত্যাদি।একটু সচেতনতার মধ্য দিয়ে একজন মানুষ সহজে তার কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হতে পারে।

    Reply
  86. বলা বাহুল্য যে শুধু স্বাস্থ্য নয় বরং সুস্বাস্থ্য-ই সকল সুখের মূল। প্রয়োজনের তুলনায় কম ওজন হওয়া যেমন দুশ্চিন্তার কারণ ঠিক তেমনি অতিরিক্ত ওজন হলেই যে সে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবে এমনটা ভাবাও ভুল। তাই দরকার সচেতনতা, নিয়মানুবর্তিতা ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের। এছাড়াও নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, যা একজন মানুষের শরীরের ওজন ঠিক রাখতে ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে লেখকের এই কনটেন্ট টি আশা করি সবার উপকারে আসবে ইন্শা-আল্লহ্!

    Reply
  87. খুব বেশি মোটা হওয়া যেমন একটা সমস্যা, আবার খুব রোগা বা চিকন হওয়া একটা সমস্যা। শারীরিক সুস্থতার জন্য একজন মানুষের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকা অত্যন্ত জরুরী।ওজন ঠিক রাখতে প্রয়োজন একটু সচেতনতা, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। একটি সুস্বাস্থ্য, একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।এই কনটেন্টে লেখক খুব সুন্দর করে সব কিছু বুঝিয়েছেন, ধন্যবাদ লেখককে

    Reply
  88. পরিপূর্ণ ভাবে সুস্থ থাকার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। ওজন, উচ্চতা এবং বয়সের সামঞ্জস্য রাখতে হলে সচেতনতা খুব দরকারি। লেখাটিতে চমৎকার ভাবে এর উপায় গুলো বর্ণনা করা হয়েছে।

    Reply
  89. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। অতিরিক্ত ওজন যেমন একটি সমস্যা, তেমনি অনেক কম ওজনও শারীরিক ভারসাম্যহীনতা নির্দেশ করে। তাই সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে।এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া দরকার।শরীরের ওজন কম হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়, তার মধ্যে যেকোনো হতাশা কাজ করে। সর্বোপরি শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য বর্তমানে অনেক উপায় রয়েছে। দরকার একটু সচেতনতা, নিয়ম অনুবর্তিতা, ও পরিবর্তন। সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    Reply
  90. সুস্থ থাকার জন্য মানুষকে তার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। এজন্য শারীরিক ব্যয়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। কন্টেন্টটিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে। তাই লেখককে সাধুবাদ জানাই।

    Reply
  91. সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।এ জন্য দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন।শারীরিক সুস্থতার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজনে ভারসাম্য রাখতে হবে।তাই সকলের উচিত সময় মতো সঠিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ করা।

    Reply
  92. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই।সুস্থ থাকার জন্য মানুষকে তার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। এজন্য শারীরিক ব্যয়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। কন্টেন্টটিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে। তাই লেখককে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ ।

    Reply
  93. স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। সুস্বাস্থ্যের জন্য শারীরিক ওজন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ওজনের তারতম্যের ফলে শারীরিক অনেক অসুস্থতা দেখা দেয় তাই আজকাল অনেকেই ওজন বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। তবে ওজন বৃদ্ধিতে নিয়ম শৃংখলভাবে জীবন যাপন এবং সুষম খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। উক্ত কনটেন্টটিতে ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক খাদ্য এবং নিয়মাবলী সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ

    Reply
  94. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। সুস্থ থাকার জন্য মানুষকে তার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক। কনটেন্টটিতে চমৎকার ভাবে এর উপায়গুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

    Reply
  95. শারীরিক সুস্থতা আমাদের সবার কাম্য। কিন্তু এই শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে আমাদের পরিমিত এবং পরজাপ্ত পুষ্টি গোন সম্পন্ন খাবারের প্রায়োজন এবং তার পাশাপাশি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হল শারীরিক ব্যায়াম। আমরা অনেকেই জানি না বা জানলেও কতটুকু মানি খাবারকে সঠিক উপায়ে খাওয়া আমরা মুখের সাদ বারাতে গিয়ে খাবারের পুষ্টি গোন নষ্ট করে ফেলি তাই শরীরে খাবার ভালোর চেয়ে খারাপ হয় বেশি। আমরা সচেতন হয়ে সঠিক উপায়ে পরিমিত খাবার গ্রহণ করলে এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিওমিত ব্যায়াম এবং আরও গুরুত্বপূর্ণ হল আমাদের সৃষ্টি কর্তা মহান রবের এবাদত করা তাহলেই আমারা পরিপূর্ণ সুস্থতা অর্জন করতে পারব ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  96. বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে খুবই দরকারি একটি কন্টেন্ট বলে আমি মনে করি। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ ই স্থুলতা জনিত সমস্যায় ভুগছেন। এর ফলে বাড়ছে স্থুলতা জনিত রোগের আকার।এমন সমস্যায় যারা জর্জরিত তাদের জন্য লিখাটি উপকারী হবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  97. সুস্থতা অনেক বড় নেয়ামত।
    শরীর সুস্থ্য থাকলে মন‌ও ভালো থাকে।
    অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়া যেমন সমস্যা তেমনি ওজন কম‌ হ‌ওয়াও সমস্যার।তাইতো সঠিক বয়সে সঠিক ওজন ধরে রাখা জরুরি সুস্থ থাকার জন্য। এই কন্টেন্ট আমাদের এই জরুরি বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছে।

    Reply
  98. কথায় আছে ” স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।”আর তা যদি হয় “সুস্বাস্থ্য”। সুস্বাস্থ্য বলতে আমরা বুঝি বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী সঠিক ওজন। কিন্তু কারো ক্ষেত্রে তা অতিরিক্ত আবার কারো ক্ষেত্রে তা কম। সুস্বাস্থ্য অর্জনের পূর্ব শর্ত হচ্ছে শারীরিক ব্যায়াম স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ কম। এই তিনটির একটিও কম হলে হয়তোবা ওজন বেড়েও যেতে পারে আবার ওজন অতিরিক্ত মাত্রায় কমে যেতে পারে।

    তাই কিভাবে একটি সঠিক নিয়ম-কানুন পালনের মাধ্যমে সুস্বাস্থ্য অর্জন করা সম্ভব তা উপরোক্ত কনটেন্ট এ সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ সুস্বাস্থ্য অর্জনের ক্ষেত্রে।

    Reply
  99. সুস্থ থাকার জন্য বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী একজন মানুষকে তার শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে । সুস্বাস্থ্য অর্জনের জন্য শারীরিক ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম এই তিনটি জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ । উক্ত কনটেন্টটিতে ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক খাদ্য এবং নিয়মাবলী সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।

    Reply
  100. শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে আমরা সবাই চাই। এজন্য শারীরিক ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সঠিক উপায়ে খাওয়া অত্যাবশ্যক।সুস্বাস্থ্য একটি সুন্দর জীবন গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট। সঠিকভাবে ওজন বাড়ানোর জন্য সবার এটি পড়া উচিত।

    Reply

Leave a Comment