এক নীরব ঘাতকের নাম  “অসংক্রামক রোগ”

Spread the love

সারা বিশ্বে অসংক্রামক রোগ নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে অসংক্রামক ব্যাধি। এখন এই রোগের বিরুদ্ধে মানবজাতির বেঁচে থাকার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বর্তমান সময়ে অনেক কম বয়সেই মানুষ অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, সারা পৃথিবী জুড়ে অনেকেই কর্মক্ষমতা হারাচ্ছে এবং চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে। সময়মতো সচেতন হলে বংশপরম্পরায় থাকা এসব রোগ প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।   

আসুন জেনে নেই অসংক্রামক রোগ বলতে কি বুঝায়, অসংক্রামক রোগ কোন গুলো, কি ভাবে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা যায়, কি ভাবে জীবন-যাপন করলে অসংক্রামক রোগ থেকে বাচাঁ যায়।

অসংক্রামক রোগ কী?

অসংক্রামক রোগ কোনো জীবাণুর মাধ্যমে হয় না বা প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে ছড়ায় না। এই রোগগুলো একজন থেকে আরেকজনে সংক্রমিত হয়ে ছড়ায় না, অর্থাৎ ছোঁয়াচে না তাদের অসংক্রামক ব্যাধি (Noncommunicable diseases, or NCDs) বলা হয়। এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ও ক্রমসম্প্রসারণশীল ব্যাধি। অসংক্রামক ব্যাধি আক্রান্ত মানুষের মধ্যে তাদের পূর্ব পুরুষের রোগের জোরালো পারিবারিক ইতিহাসই থাকে । 

এই রোগগুলোর ক্ষেত্রে পারিবারিক বা জিনগত (জেনেটিক) ইতিহাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তার সঙ্গে যোগ হয় পরিবেশগত উপাদান যেমন- পরিবেশ দূষণ, অস্বাস্থ্যকর ও বাজে খাদ্যাভ্যাস, কায়িক শ্রমের অভাব, ধূমপান, মানসিক চাপ ইত্যাদি। এই দুয়ে মিলে বর্তমান সময়ে অনেক কম বয়সেই মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে এ ধরনের রোগে। ফলে সারা পৃথিবী জুড়ে অনেক মানুষ কম বয়সে কর্মক্ষমতা হারাচ্ছেন, ফলে পারিবারিক ব্যয় বাড়ছে। সময়মতো সচেতন হলে বংশ পরম্পরায় থাকা এসব রো​গ প্রতিরোধ করা সহজ।

অসংক্রামক রোগগুলো কী কী?

সাধারণত চার ধরনের অসংক্রামক রোগ আছে এবং সেগুলো হল হৃদরোগ -যেমন হৃদযন্ত্রের বৈকল্য (heart attacks) এবং উচ্চ রক্তচাপ জনিত মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (stroke); ক্যান্সার, দীর্ঘকালস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ -যেমন বিশেষত ফুসফুসের বাধাগ্রস্থতার রোগ হাঁপানি, লিভার সিরোসিস এবং বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস। এ ছাড়াও কিডনির জটিলতা, হরমোনের জটিলতা, মাইগ্রেন, আঘাতজনিত সমস্যা—এসবই অসংক্রামক রোগ। 

২০১৪ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপ থেকে দেখা যায়, বাংলাদেশে যত মৃত্যু হয়, তার ৫৯ শতাংশ হয় অসংক্রামক ব্যাধির জন্য। এর মধ্যে ১৭ ভাগ হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকে, ১১ ভাগ ফুসফুসের জটিলতায়, ১০ ভাগ ক্যানসারে ও এককভাবে ডায়াবেটিসে ৩ ভাগ। অন্যান্য অসংক্রামক ব্যাধিতে মারা যায় ১৮ ভাগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী ৮০ ভাগ লোক এই অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত। এভাবে চলতে থাকলে অসংক্রামক রোগ  আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাবে। অসংক্রামক ব্যাধি কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে একে শক্তভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব।

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায়ঃ

মানুষের জীবনযাত্রার মান, সামাজিক অস্থিরতা, খাদ্যাভ্যাস, যান্ত্রিক জীবন সবকিছু মিলিয়েই অসংক্রামক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির জন্য দায়ী। আর্থিক অসচ্ছলতা, অশিক্ষা এবং চিকিৎসার অপ্রতুলতা এ সমস্যাকে আরও প্রকট করে তুলছে। যাদের পরিবারে অসংক্রামক ব্যাধি জনিত রোগ আছে, তাদের উচিত হবে তাদের বিশেষভাবে সচেতন হওয়া। 

শৈশব থেকেই এ ধরনের পরিবারের সন্তানদের দিকে মনোযোগী হতে হবে। কম চর্বি ও কম কোলস্টরেলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার, ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার, চকলেট, আইসক্রিম, চিনি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার—যেমন শরবত, গ্লুকোজ, পায়েস ইত্যাদি পরিহার বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে করনীয়ঃ

অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল এবং অনিরাময়যোগ্য হয়ে থাকে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিকার প্রতিরোধ করার বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।

 যেমনঃ

✔️ কায়িক শ্রম ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। সকাল-সন্ধ্যা নিয়মিত হাঁটাচলা, হাটেবাজারে কোথাও গেলে অল্প দূরত্বে রিকশা বা গাড়ি ব্যবহার না করা, অল্প কয়েক তলার জন্য লিফট ব্যবহার না করা। সম্ভব হলে সাঁতার বা জগিং করা, ব্যায়ামাগারে গিয়ে ব্যায়াম করা।

✔️ অতিরিক্ত মোবাইল, ইউটিউব, ফেসবুক, টেলিভিশন আর কম্পিউটার ব্যবহারের প্রবণতা কমাতে হবে।

✔️ যারা বয়স্ক বা অবসরপ্রাপ্ত তারাও নিয়মিত হাঁটাচলা করতে পারেন। এর সঙ্গে বাগান করা এবং পরিচর্যা করতে পারেন।

✔️ নগরবাসীর জন্য ব্যায়াম ও হাঁটার জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা এবং স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য খেলার মাঠের ব্যবস্থা করা।

✔️ বাড়তি ওজন কমাতে হবে। এর জন্য খাদ্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম ও কায়িক পরিশ্রম করতে হবে।

✔️ ধূমপান, মদ্যপান, মাদকদ্রব্য, তামাকপাতা ও জর্দা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে হবে।

✔️ বায়ুদূষণের কারণগুলো চিহ্নিত করে এগুলো প্রতিরোধে বাস্তবসম্মত ব্যবস্থা নিতে হবে। সবুজায়ন বৃদ্ধির জন্য প্রচুর গাছপালা লাগাতে হবে।

✔️ মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবে। নিয়মিত বিশ্রাম, সময়মতো ঘুমানো, নিজের শখের কাজ করা, নিজ ধর্মের চর্চা করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি বেশি হবে।

✔️ শিক্ষা ও সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা, পাঠ্যপুস্তকে এ সম্পর্কে অন্তর্ভুক্তি করা, মিডিয়ার ব্যবহার, শিক্ষক, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক নেতাদের প্রশিক্ষণ, সমাজকর্মীদের সচেতন করে তোলা, সচেতনতা ক্যামপ ইত্যাদির ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

বিশিষ্ট চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্যবিদদের মতে, অসংক্রামক রোগ মোকাবিলায় চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধে বেশি জোর দেওয়া দরকার। জনসচেতনতা সৃষ্টি করা দরকার। এ ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। কারণ দেশে অসংক্রামক রোগের প্রকোপ এবং এসব রোগে মৃত্যু অনেক বেশি। দীর্ঘস্থায়ী এসব রোগের চিকিৎসা ব্যয় অনেক।

অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা করে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ এসব ব্যাধি আজ মারাত্মক জনস্বাস্থ্যের সমস্যা, যেগুলো কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতিকার ও প্রতিরোধযোগ্য। রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে। 

ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। যেহেতু একবার আক্রান্ত হলে এ ধরনের ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না, তাই সচেতনতা তৈরি করা ছাড়া অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধের কোনো উপায় নেই।  অসংক্রামক ব্যাধি দিন দিন বাড়ছে। আমাদের সচেতনতার মাধ্যমেই চলার পদ্ধতিতে সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের অভ্যাস করতে হবে।

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই এ ধরনের রোগের দ্রুত বিস্তার ঘটছে। দেশে বর্তমানে অসংক্রামক রোগ প্রকোপ আকার ধারণ করছে। এ জন্য সরকারি, বেসরকারি পর্যায়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। 

65 thoughts on “এক নীরব ঘাতকের নাম  “অসংক্রামক রোগ””

  1. আসসালামু আলাইকুম।
    খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী একটি লিখা।বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের সবার সচেতন হওয়ার এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে নিজেকে এবং নিজের পরিবারের সদস্যদের এইসব অসংক্রমিত রোগ- বালাই থেকে রক্ষা করতে হবে। এতে রোগের পাশাপাশি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক পর্যায়ে ও উন্নয়ন বাড়বে।

    Reply
  2. দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই বর্তমানে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগব্যাধি নীরব অবস্থায় ক্ষতি করছে এবং যে কোনো সময় তা গুরুতর হয়ে সাইলেন্ট কিলার বা নীরব ঘাতকের মতো আকস্মিক মৃত্যুর কারণও হচ্ছে। তাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যা লেখক চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন এবং এসকল অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কোনো বিকল্প নেই। ভালো খাবার খাওয়া, স্বাস্থ্যকর রুটিন বজায় রাখা ও ব্যয়াম করার মাধ্যমে এমন দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত থাকা যেতে পারে।

    Reply
  3. আস্সালামুআলাইকুম। বর্তমান সময় উপযুগী একটা আলোচনা। বেশিরভাগ পরিবারে এই ”অসংক্রামক রোগে” আক্রান্ত রুগী রয়েছে।নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস, স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ, ধূমপান বর্জন করতে হবে। পরিবার, সমাজ, দেশ কিভাবে অসংক্রামক ব্যাধি থেকে রক্ষা পায় সে পদক্ষেপ নেয়া উচিৎ।

    Reply
    • সংক্রামক ব্যাধির মতো অসংক্রামক ব্যাধি ও আমাদের মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। অসংক্রামক ব্যাধি যাতে আমাদের মানবদেহে বাসা বাঁধতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।আমাদের খাদ্যাভাস, সুশৃঙ্খল জীবন যাপনের অভ্যাস,নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস,সময়মতো ঘুম ইত্যাদি এসব রোগের প্রতিরোধ হতে পারে।প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের প্রতি আমাদের বেশি যত্নবান হতে হবে।এই আর্টিকেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

      Reply
  4. বাস্তব সময় উপযোগী সচেতনামূলক একটি লেখা। অসাধারণ। অসংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা বর্তমান সময়ে মানবজাতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই রোগগুলোর ক্ষেত্রে জেনেটিক ইতিহাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অসংক্রামক ব্যাধি কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে একে শক্তভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব।অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিকার প্রতিরোধ করার বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। ধর্মের চর্চা করার মাধ্যমে মানসিক শান্তিপাওয়া যায় এই জরিপে এটিও প্রমাণিত।আমাদের সচেতনতার মাধ্যমেই চলার পদ্ধতিতে সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের অভ্যাস করতে হবে।

    Reply
  5. এটি একটি সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। যা লেখক চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।এসকল অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তা আলোকপাত করেছেন। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে স্বাস্থকর জীবন যাপনের কোন বিকল্প নেই।

    Reply
  6. এটি একটি সময়োপযোগী আলোচনা । অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।এ ধরনের সমস্যা এড়াতে আমাদের সজাগ থাকা উচিৎ।

    Reply
  7. এটি একটি সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশই বর্তমানে আমাদের শরীরে নানা রকম রোগ ব্যাধি নীরব অবস্থায় ক্ষতিসাধন করছে। এক সময় মারাত্মক আকার ধারন করে মৃত্যুতে পরিণত হচ্ছে। এর একমাত্র কারণ জনসচেতনতার অভাব। আমাদের বেশির ভাগ মানুষ জানে না কোন কারণে অসংক্রামক রোগ ব্যাধি গুলো ছড়ায়। লেখক অনেক সুন্দর ভাবে বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন। এগুলো জানার এবং মানার মাধ্যমে অসংক্রামক রোগ কমিয়ে আনা সম্ভব। অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক,রাষ্টীয়ভাবে জনসচেতনতা করার প্রয়োজন সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে স্বাস্থ্য কর জীবন যাপন , পঁচা বাসি খাবার থেকে বিরত থাকা,ভালো খাবার খাওয়া, স্বাস্থ্যকর রুটিন বজায় রাখা ও ব্যয়াম করার মাধ্যমে এমন দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত থাকা যেতে পারে লেখক অনেক সুন্দর ভাবে কন্টেন্ট টিতে অসংক্রামক রোগ ব্যাধি সম্পর্কে তুলে ধরেছেন । অনেক কিছু জানতে পারলাম। যেসব কারনে অসংক্রামক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো মেনে চলার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। জাজাকাল্লাহু খইরান

    Reply
  8. সময়োপযোগী আলোচনা এ ধরনের সমস্যা এড়াতে আমাদের সজাগ থাকা উচিৎ।এ ধরনের সমস্যা এড়াতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কোনো বিকল্প নেই।এসকল অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক পর্যায়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন।

    Reply
  9. সচেতনতা মূলক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা। অসংক্রামক রোগ এক নীরব ঘাতকের নাম। সারা বিশ্বে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে এর ভয়াবহতা। যা মানবজাতির জন্য হুমকি স্বরূপ। এর ফলে অল্প বয়সে মানুষ যেমন কর্ম ক্ষমতা হারাচ্ছে তেমনি চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে। ব্যক্তিগত , পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সুশৃংখল জীবন যাপনের অভ্যাস গঠনের মাধ্যমেই এই ব্যাধির কবল থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এখনই সময় আমাদের সবার সচেতন হওয়া।

    Reply
  10. সচেতনতা মূলক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা। অসংক্রামক রোগ এক নীরব ঘাতকের নাম। সারা বিশ্বে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে এর ভয়াবহতা। যা মানবজাতির জন্য হুমকি স্বরূপ। এর ফলে অল্প বয়সে মানুষ যেমন কর্ম ক্ষমতা হারাচ্ছে তেমনি চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে। ব্যক্তিগত , পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সুশৃংখল জীবন যাপনের অভ্যাস গঠনের মাধ্যমেই এই ব্যাধির কবল থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এখনই সময় আমাদের সবার সচেতন হওয়া।

    Reply
  11. সারাবিশ্বের নীরব এক ঘাতক অসংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা মানবজাতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সময়মতো সচেতনতার মাধ্যমেই বংশপরম্পরায় থাকা এসব রোগ প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব । যে রোগগুলো জীবাণুর মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় না, অর্থাৎ ছোঁয়াচে না তাদের অসংক্রামক রোগ বলা হয়। ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ,উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সার,লিভার সিরোসিস,কিডনির জটিলতা, হরমোনের জটিলতা, মাইগ্রেন, আঘাতজনিত সমস্যা ইত্যাদি অসংক্রামক রোগ এখন মারণ ঘাতক।
    ব্যক্তিগত,পারিবারিক,সামাজিক,রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমেই নীরব ঘাতক অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই এই অসংক্রামক রোগ ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে ।এজন্যই সরকারি,বেসরকারি পর্যায়ে সচেতনতার মাধ্যমেই এই রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা করতে হবে।আমি মনে করি এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে সবাই অসংক্রামক রোগের ব্যাপারে অনেক সচেতন হবেন।

    Reply
  12. এটি একটি সচেতনতা মূলক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা।অসংক্রামক রোগ এক নীরব ঘাতকের নাম।অসংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা বর্তমান সময়ে মানবজাতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।অসংক্রামক ব্যাধি কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে একে শক্তভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব।অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিকার প্রতিরোধ করার বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।এরোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক,রাষ্ট্রীয় এবং ধর্মীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ধরনের সমস্যা এড়াতে আমাদের সচেতন থাকা উচিৎ।

    Reply
  13. এটি একটি সচেতনতা মূলক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা।অসংক্রামক রোগ এক নীরব ঘাতকের নাম।অসংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা বর্তমান সময়ে মানবজাতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।অসংক্রামক ব্যাধি কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে একে শক্তভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব।অসংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিকার প্রতিরোধ করার বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।যে রোগগুলো জীবাণুর মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায় না, অর্থাৎ ছোঁয়াচে না তাদের অসংক্রামক রোগ বলা হয়। ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ,উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সার,লিভার সিরোসিস,কিডনির জটিলতা, হরমোনের জটিলতা, মাইগ্রেন, আঘাতজনিত সমস্যা ইত্যাদি অসংক্রামক রোগ এখন মারণ ঘাতক।এ রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক,রাষ্ট্রীয় এবং ধর্মীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। ধরনের সমস্যা এড়াতে আমাদের সচেতন থাকা উচিৎ।

    Reply
  14. আসসালামু আলাইকুম,
    আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশের সাথে সাথে মানুষের জীবন যাএা ক্রমেই হয়ে উঠেছে জটিল ও কঠিন। কিছু কিছু ক্ষেএে তা সভ্যতার অস্তিত্বে টিকে থাকার জন্য চরম হুমকির স্বরুপ বলে মনে করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। অসংক্রামক রোগ গুলি তাদের মধ্যে অন্যতম। যে গুলো পরবর্তীতে ছড়িয়ে পড়ার জন্য এসব রোগের পারিবারিক ইতিহাস ও দ্বায়ী। অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস,মানসিক উদ্বেগ আলস্য জীবন যাপন অযথা অতিরিক্ত প্রযুক্তিগত ডিভাইসের অপব্যবহার এ সমস্ত অসংক্রামক রোগ কে ত্বরান্বিত করছে।স্কুল, কলেজ এমনকি পরিবারেও শিশুদের মানসিক ও দৈহিক যথাযথ বিকাশের জন্য খেলাধুলা ও অধুমপায়ী সুন্দর পরিবেশ গঠনের বিকল্প নেই। কাজেই আমাদেরকে এখনি সচেতনতা বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে।

    Reply
  15. হৃদরোগ,ডায়াবেটিস,হাঁপানি এবং ক্যান্সারের মতো অ-সংক্রমিত রোগগুলি বর্তমান বিশ্বের একটি প্রধান স্বাস্থ্য উদ্বেগ। স্বাস্থ্যকর জীবনধারার মাধ্যমে এই রোগ অনেকটাই প্রতিরোধ করা সম্ভব। এই বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সচেতনতা এবং স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  16. এটি বাস্তব সময়ের সময়োপযোগী ,সচেতনতা মূলক ও গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। সারা বিশ্বে
    এই অসংক্রামক রোগ নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং অসচেতনতার কারণে বেড়েই চলেছে এই অসংক্রামক ব্যাধি। ব্যক্তিগত ,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধের জন্য জনসচেতনতা আরো বাড়ানো প্রয়োজন। একবার এই রোগে আক্রান্ত হলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। দেশে বর্তমানে এই অসংক্রামক রোগ প্রকোপ আকার ধারন করেছে। তাই আমাদের সরকারী , বেসরকারী পর্যায়ে এক সাথে কাজ করতে হবে। পরিশেষে আমরা এক সাথে বলি “রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যন্তবান হই“।

    Reply
  17. বিশ্বব্যাপি আশঙ্কাজনক হারে অসংক্রামক রোগ বাড়ছে। এই রোগের বিরুদ্ধে মানবজাতির বেঁচে থাকা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার মাঝে বাংলাদেশে এ রোগের বিস্তার দ্রুত ঘটছে। তাই ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। কন্টেন্টটি সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। তাই লেখককে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

    Reply
  18. এটি সময়োপযোগী সচেতনতা মূলক ও গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। অসংক্রামক রোগ একটি নিরব ঘাতক যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে । এই রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা মানবজাতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তাই সবাইকে রোগের প্রতিকারের চেয়ে
    প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে।
    ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

    Reply
  19. অসংক্রামক রোগ বর্তমান সময়ে একটি দীর্ঘস্থায়ী ও ক্রমসম্প্রসারণশীল ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। একে নীরব ঘাতক ও বলা যায়। এখানে লেখক, রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হওয়ার কথা বলেছেন। সরকারি, বেসরকারি এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে এ ধরনের অসংক্রামক রোগের বিস্তার রোধ করা সম্ভব।
    এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জনসচেতনতামূলক কনটেন্ট।

    Reply
  20. অসংক্রামক রোগ সম্পর্কে সবারই সচেতন হওয়া দরকার।এই রোগ প্রতিরোধে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা দরকার।ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  21. সংক্রামক রোগ নিয়ে আমরা যতটা ভাবি বা গুরুত্ব দেই, অসংক্রামক রোগ বা non communicable disease নিয়ে আমরা ততটা ভাবি না। সংক্রামক রোগের প্রভাব খুব সহজেই চোখে পড়ে যায় কিন্তু NCD এর প্রভাব আরও গভীর এবং দীর্ঘমেয়াদী। ছোট কিছু পদক্ষেপ নিলেই আমরা সহজেই এর হাত থেকে মুক্ত থাকতে পারব। খুবই সময়োপযোগী একটি লিখা।

    Reply
  22. খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট। শুরুতেই লেখককে জানাই অনেক ধন্যবা, এত সুন্দর করে লিখে সকলকে বোঝানোর জন্য।
    অসংক্রামক রোগ থেকে সকলেরই সচেতন হওয়া উচিত। বর্তমান সময় বিভিন্ন কারণে এসব রোগের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে। তাই সবার উচিত এ কন্টেনটি পড়া এবং এর থেকে ধারণা নেওয়া কিভাবে কি করলে অসংক্রামক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

    Reply
  23. অসংক্রামক রোগ সম্পর্কে সচেতনা বাড়াতে হবে, ব্যাক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় পর্যায় এর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে,তাহলে ভবিষ্যত প্রজন্ম সুরক্ষিত থাকবে।

    Reply
  24. বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে একটা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ। পারিবারিক, সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবনে অসংক্রামক রোগ সম্পর্কে সবাই কে সচেতন করা কতটা জরুরি সেটা এই গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্টটির মাধ্যমে সহজেই বোঝানো হয়েছে।

    Reply
  25. সারা বিশ্বে অসংক্রামক রোগ নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে।আর এটি আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এখন এই রোগের বিরুদ্ধে মানবজাতির বেঁচে থাকার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা করে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ এসব ব্যাধি আজ মারাত্মক জনস্বাস্থ্যের সমস্যা, যেগুলো কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতিকার ও প্রতিরোধযোগ্য। রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে।

    Reply
  26. লেখক কে অনেক ধন্যবাদ জানাই এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে কনটেন্ট টি লিখার জন্য। বর্তমান সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমরা অনেকে হয়তো জানিও না যে এতো বড় বড় রোগের শুরু কোথা থেকে বা এসব রোগ হবার কারণ কি। এই কনটেন্ট টি পড়ে এই সব রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে এর থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য কি কি করা লাগবে তাও জানা যাবে।নিজে সচেতন হওয়া এবং অন্যকে সচেতন করার সময় এখনি।

    Reply
  27. অসংক্রামক রোগ এক নীরব ঘাতকের নাম। অসংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির জটিলতা, মাইগ্রেন একটু বেশিই দেখা যায়। এসব রোগ-ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল এবং অনিরাময়যোগ্য হয়ে থাকে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিকার প্রতিরোধ করার বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

    Reply
  28. অসংক্রামক রোগ এক নীরব ঘাতকের নাম। অসংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির জটিলতা, মাইগ্রেন একটু বেশিই দেখা যায়। এসব রোগ-ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল এবং অনিরাময়যোগ্য হয়ে থাকে। তাই রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি সচেতন হতে হবে।

    Reply
  29. বর্তমান জগতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এই অসংক্রামক রোগ। এই কন্টেন্টে খুব সুন্দর ও বিস্তারিতভাবে অসংক্রামক রোগ সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। যা পড়ে আমরা যেমন সচেতন হতে পারি এবং এই রোগ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকতে পারি, সেই দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়। নীরব ঘাতক এই অসংক্রামক রোগ থেকে বাঁচতে হলে আমাদের এ সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে হবে।

    Reply
  30. আমাদের পরিবারের অনেকেই অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা সঠিকভাবে এর কারণ ও প্রতিকার জানি না। আমাদের পরিবারের সকল সদস্যের ও আমাদের দেশের সকল জনগণ যেন এই দুরারোগ্য ব্যাধি গুলো থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাই এ ক্ষেত্রে এই কনটেন্ট টি একটি অসাধারণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ এখানে রোগের কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধ খুবই মানসম্মত তথ্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

    Reply
  31. লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জনসচেতনতামূলক প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য। অসংক্রামক রোগ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানলেও এ রোগের উৎস,প্রকরণ, প্রতিরোধের উপায় প্রভৃতি সম্পর্কে আমরা প্রায়ই গভীরভাবে ভেবে দেখি না। কিন্তু অসংক্রামক রোগ দিন দিন বেড়েই চলছে। সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এ ধরনের রোগ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আমাদের দেশে দ্রুত বিস্তার লাভ করছে। যেহেতু অসংক্রামক রোগে একবার আক্রান্ত হলে মুক্তি পাওয়া যায় না তাই যথাযথ সচেতনতা তৈরি করে এ সকল রোগ প্রতিরোধের জন্য আমাদেরকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

    Reply
  32. অসংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা বর্তমান সময়ে মানবজাতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই রোগগুলোর ক্ষেত্রে জেনেটিক ইতিহাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অসংক্রামক ব্যাধি কখনো নির্মূল করা যাবে না। তবে একে শক্তভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব।আর এর জন্য অবশ্যই সচেতনতা মূলক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। উক্ত বিষয়টি পড়ে আমি সচেতন হয়েছি এবং অন্যকে ও সচেতন করব।

    Reply
  33. আসসালামুয়ালাইকুম ও রহমতুল্লাহ

    বাস্তব সময় উপযোগী সচেতনামূলক একটি কন্টেন্ট। বর্তমান সময় উপযুগী একটা আলোচনা। যা লেখক চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। যেসব কারনে অসংক্রামক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো মেনে চলার চেষ্টা করব। ইংশাআল্লহ।

    Reply
  34. আসসালামুয়ালাইকুম ও রহমতুল্লাহ
    বর্তমান সময় উপযোগী সচেতনামূলক একটি কন্টেন্ট। লেখক খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। অসংক্রামক রোগের কারণে অনেক মানুষ মারা যায়। এজন্য অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। যেসব কারনে অসংক্রামক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো মেনে চলার চেষ্টা করব। ইংশাআল্লহ।

    Reply
  35. আসসালামু আলাইকুম। এটি একটি সময় উপযোগী বিষয় নিয়ে লেখা।বর্তমান সময়ে যেটা মারাত্মক আকারে ধারণ করেছে। এধরনের রোগ থেকে আমরা পারিবারিক সচেতনতা থেকে মুক্তি পেতে পারি।আমাদের পরিবারের ছোট সদস্য থেকে শুরু করব তাদের জীবনযাপনের মধ্যে দৈনন্দিন পড়া-লেখার পাশাপাশি, খেলাধুলা মাধ্যমে হলেও কায়িকশ্রমের ব্যবস্হা করা। এছাড়া খাবারের তালিকায় এসমস্ত রোগের ঝুঁকি বাড়ায় খাবার গুলোকে পরিহার করা বা স্বল্প পরিমানে রাখা।

    Reply
  36. আসসালামু আলাইকুম, বর্তমান সময় হিসাবে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সময় উপযোগী একটি কন্টেন্ট।বর্তমান সময়ে অসংক্রামক ব্যধি খুব দ্রুত ছড়াচ্ছে। তাই এই বিষয়ে সকলকে সচেতন হতে হবে। অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সকলকে সচেতন হতে হবে। এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সবাই এই বিষয়ে সচেতন হতে পারবে।

    Reply
  37. সারাবিশ্বে অসংক্রামক রোগ নীরব ঘাতকের মতো বেড়ে চলছে। এরোগের বিরুদ্ধে মানবজাতির বেঁচে থাকার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। বর্তমান সময় অনেক কম বয়সে মানুষ অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে,কর্মক্ষমতা হারাচ্ছে এবং চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে সময়মত সচেতন হলে বংশপরম্পরায় এই রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে এই ধরনের রোগের দ্রুত বিস্তার ঘটছে।

    Reply
  38. বর্তমান জীবন ব্যবস্থার কারনে দিন দিন অসংক্রামক ব্যাধি আরও বেড়ে চলেছে। আমাদেরকে সময় থাকতে সচেতন হতে হবে।

    Reply
  39. “অসংক্রামক রোগ” শুরুতে একটু অদ্ভত মনে হলেও বিষয়টি সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই সকল রোগ বড়দের পাশাপাশি মধ্যবয়সী নারী পুরুষের মাঝেও দেখা যাচ্ছে।নিজে সচেতন থাকার পাশাপাশি অন্যদের সচেতন রাখার জন্য কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  40. এটি একটি সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। অসংক্রামক ব্যাধি কখনো নির্মূল করা যাবে না।বর্তমান সময় অনেক কম বয়সে মানুষ অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে,কর্মক্ষমতা হারাচ্ছে এবং চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে সময়মত সচেতন হলে বংশপরম্পরায় এই রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিকার প্রতিরোধ করার বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। তাই সবাইকে রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে। অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

    Reply
    • দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষ বিভিন্ন রকম অসংক্রামক রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে এবং যে কোনো সময় তা গুরুতর হয়ে সাইলেন্ট কিলার বা নীরব ঘাতকের মতো আকস্মিক মৃত্যুর কারণও হচ্ছে। আর অসংক্রামক রোগব্যাধিতে একবার আক্রান্ত হলে তা থেকে সহজে নিয়াময় পাওয়া যায় না।
      অসংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির জটিলতা, মাইগ্রেন একটু বেশিই দেখা যায়। এসব রোগ-ব্যাধির চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল এবং অনিরাময়যোগ্য হয়ে থাকে। তাই রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি সচেতন হতে হবে। এবং এসব অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেসব কারনে অসংক্রামক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেব্যাপারে বসাইকে সঠিক জ্ঞান দিতে হবে।
      আর একমাত্র আমাদের সচেতনতার মাধ্যমে সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের অভ্যাস করতে হবে। তাইহলেই আমরা এসব অসংক্রামক রোগব্যাধি থেকে নিজেদেরকে মুক্ত রাখতে পারব ইনশাল্লাহ।

      Reply
  41. সারা বিশ্বে অসংক্রামক রোগ নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে অসংক্রামক ব্যাধি। এখন এই রোগের বিরুদ্ধে মানবজাতির বেঁচে থাকার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। যেহেতু একবার আক্রান্ত হলে এ ধরনের ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না, তাই সচেতনতা তৈরি করা ছাড়া অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধের কোনো উপায় নেই। কনটেন্টটিতে বর্তমান সময়ের খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  42. বর্তমান সময়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। অসংক্রামক রোগ গুলো কি কি এবং তা থেকে কিভাবে পরিত্রান পাওয়া যায় এই আর্টিকেল টি পড়ে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে আমাদের সচেতন করার জন্য।

    Reply
  43. বর্তমান সময় উপযোগী একটি কন্টেন্ট। আমাদের অজান্তেই শরীরে বাসা বাধছে এই অসংক্রামক ব্যাধি গুলো। যা দ্বারা আমাদের জীবন ঝুকির সম্মুখীন হয়ে পড়ছে।কন্টেন্টটি পড়ে আমরা এই বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি।যার ফলে নিজেরা সচেতন হতে পারবো এবং পরিবার ও অন্যান্য সবাইকে সচেতন করে তুলতে সক্ষম হবো।

    Reply
  44. বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের সবার সচেতন হওয়ার এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে নিজেকে এবং নিজের পরিবারের সদস্যদের এইসব অসংক্রমিত রোগ- বালাই থেকে রক্ষা করতে হবে।দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে এই ধরনের রোগের দ্রুত বিস্তার ঘটছে।তাই আমাদের সবার সচেতন হতে হবে।ধন্যবাদ লেখককে আমাদের সচেতন করার জন্য।

    Reply
  45. দেশে বর্তমানে অসংক্রামক রোগ প্রকোপ আকার ধারণ করছে।লেখক তার লিখায় এর প্রতিকার ও প্রতিরোধ তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য।

    Reply
  46. সারা বিশ্বে অসংক্রামক রোগ নীরব ঘাতকের মতো অধিকাংশ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। এখন এই রোগের বিরুদ্ধে মানবজাতির বেঁচে থাকা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বর্তমান সময়ে অনেক কম বয়সেই মানুষ অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, সারা পৃথিবী জুড়ে অনেকেই কর্মক্ষমতা হারাচ্ছে এবং চিকিৎসা ব্যয় বাড়ছে। সময়মতো সচেতন হলে বংশপরম্পরায় থাকা এসব রোগ প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।এই কন্টেন্ট হতে অসংক্রামক রোগের বিস্তারিত এবং এর প্রতিকার-প্রতিরোধ সম্পর্কে জানা যাবে।

    Reply
  47. সংক্রামক ব্যাধির মতো অসংক্রামক ব্যাধি ও আমাদের মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। অসংক্রামক ব্যাধি যাতে আমাদের মানবদেহে বাসা বাঁধতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আমাদের খাদ্যাভাস, সুশৃঙ্খল জীবন যাপনের অভ্যাস,নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস,সময়মতো ঘুম ইত্যাদি এসব রোগের প্রতিরোধ হতে পারে।প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের প্রতি আমাদের বেশি যত্নবান হতে হবে। এই আর্টিকেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি একটি সময়োপযোগী আলোচনা। অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে আমাদের ব্যক্তিগত,পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় ভাবে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এ ধরনের সমস্যা এড়াতে আমাদের সজাগ থাকা উচিৎ।

    Reply
  48. বিভিন্ন ধরনের অসংক্রামক রোগের মধ্যে প্রধান চারটি যেমন : হৃদ যন্ত্রের রোগ, , ফুসফুসের রোগ, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিস নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে । এসব রোগের প্রতিকারের একটি বড় উপায় হতে পারে জনসচেতনতা, খাদ্য অভ্যাস পরিবর্ত, নিয়মিত ব্যায়াম এবং জীবনযাত্রাকে ঢেলে সাজানো।
    এসব রোগে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলাই অধিক উত্তম। তাই ব্যক্তিগত সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ব্যাপক সচেতনতা গড়তে হবে

    Reply
  49. খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার জ্ঞানের পরিধিকে আরো বিস্তৃত করতে সাহায্য করার জন্য ।
    বিভিন্ন ধরনের অসংক্রামক রোগের মধ্যে প্রধান চারটি যেমন : হৃদ যন্ত্রের রোগ, , ফুসফুসের রোগ, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিস নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে । এসব রোগের প্রতিকারের একটি বড় উপায় হতে পারে জনসচেতনতা, খাদ্য অভ্যাস পরিবর্ত, নিয়মিত ব্যায়াম এবং জীবনযাত্রাকে ঢেলে সাজানো।
    এসব রোগে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলাই অধিক উত্তম। তাই ব্যক্তিগত সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ব্যাপক সচেতনতা গড়তে হবে

    Reply
  50. সচেতনতা বাড়ানোর জন্য লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। যেহেতু সময়মতো সচেতন হলে বংশ পরম্পরায় হয়ে থাকা অসংক্রামক রোগগুলো প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব, তাই তথ্যগুলো জানা , সচেতন হওয়া এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থাগুলো গ্রহন করে অসংক্রামক রোগগুলো থেকে নিজেকে, পরিবারকে , সমাজকে ও দেশকে বাঁচানো সম্ভব হতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর লেখাটির জন্য ।

    Reply
  51. বেশিরভাগ অসংক্রামক রোগ জেনেটিক বা পারিবারিক ভাবে হয়ে থাকে। নীরব ঘাতকের মত সারাবিশ্বে ব্যাপক হারে এই রোগ বেড়ে চলেছে। সুশৃঙ্খল জীবন যাপন, নিয়মিত ব্যয়াম আরও কিছু নিয়ম-নীতির মেনে চলার মাধ্যমে এই অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব পাশাপাশি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।লেখক এখানে বিষয়টি সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  52. সময়োপযোগী আলোচনা এ ধরনের সমস্যা এড়াতে আমাদের সজাগ থাকা উচিৎ।সংক্রামক রোগ নিয়ে আমরা যতটা ভাবি বা গুরুত্ব দেই, অসংক্রামক রোগ নিয়ে আমরা ততটা ভাবি না। অসংক্রামক রোগ একটি নিরব ঘাতক যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে । ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  53. অসংক্রামক রোগ বলতে আমরা ছোঁয়াচে নয় এমন রোগ বালাই কে বুঝি। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ এই অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। অসংক্রামক রোগ থেকে বাঁচার জন্য প্রয়োজন নিয়ম তান্ত্রিক জীবন যাপন সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং কায়িক পরিশ্রম। লেখক এই আর্টিকেলে এই অসংক্রামক রোগ গুলোর গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা করেছেন।

    Reply
  54. অসংক্রামক রোগ বা non communicable disease একটি নিরব ঘাতক অথচ তা আমাদের ভাবনারও বাইরে রয়েছে। এই আর্টিকেলের মাধ্যমেই তা আমার মতো অনেকের ভাবনার জগতে নাড়া দিয়েছে। এটি একটি গোপন শত্রুর মতো আমাদের বিনাশ সাধন করছে। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। যেহেতু একবার আক্রান্ত হলে এ ধরনের ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না, তাই সচেতনতা তৈরি করা ছাড়া অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধের কোনো উপায় নেই।

    Reply
  55. সারা বিশ্বে অসংক্রামক রোগ একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা হয়ে উঠেছে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগের মতো অসংক্রামক রোগগুলি প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়। তাই আমাদের সবার সচেতন হতে হবে।ধন্যবাদ লেখককে আমাদের সচেতন করার জন্য।

    Reply
  56. স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। বংশ পরম্পরায় পাওয়া এই অসংক্রমক রোগ থেকে বাচতে আমাদের স্বাস্হ্য সম্পর্কে আরো সচেতন হতে হবে।

    Reply
  57. আমার পরিবারের এক বয়োজ্যাষ্ঠ সদস্য এমন অসংক্রামক রোগে ভুগে মারা গেছেন। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও বংশানুক্রমে রোগ পাওয়া এমন অসংক্রামক রোগগুলো বাড়িয়ে তুলছে। আমাদের জীবনযাত্রা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। লেখককে ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনার জন্য।

    Reply
  58. লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ তিনি এখানে খুবই জীবন ঘনিষ্ঠ একটি বিষয় আলোচনা করেছেন। প্রথমত উনার শিরোনাম ও এই রোগকে এমন এক নামে আখ্যায়িত করেছেন, যা শুনা মাত্র শরীর কেঁপে ওঠে, নীরব ঘাতক অসংক্রামক রোগ। আমরা সংক্রামক রোগ সম্পর্কে অনেক সতর্ক ও সচেতন থাকি। কিন্তু অসংক্রামক সম্পর্কে মোটেও সচেতন নই। তাই এই লেখনি আমাদেরকে সচেতন করবে। তাই জনসচেতনতার বিকল্প নেই।

    Reply
  59. আসসালামু আলাইকুম এটি সময়োপযোগী সচেতনতা মূলক ও গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। অসংক্রামক রোগ একটি নিরব ঘাতক যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে । এই রোগের বিরুদ্ধে বেঁচে থাকা মানবজাতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তাই সবাইকে রোগের প্রতিকারের চেয়ে
    প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  60. বর্তমানে হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি বেড়েই চলেছে,
    তাই যাদের পরিবারে এমন রোগী রয়েছে তাদের উচিত শৈশব থেকেই এ ধরনের পরিবারের সন্তানদের দিকে মনোযোগী হওয়া। কম চর্বি ও কম কোলস্টরেলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার, ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার, চকলেট, আইসক্রিম, চিনি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার—যেমন শরবত, গ্লুকোজ, পায়েস ইত্যাদি পরিহার বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাই প্রত্যেককে আগে নিজেদের পরিবারকে সচেতন করতে হবে।

    Reply
  61. অসংক্রামক রোগ বা non communicable disease একটি নিরব ঘাতক অথচ তা আমাদের ভাবনারও বাইরে রয়েছে। এই আর্টিকেলের মাধ্যমেই তা আমার মতো অনেকের ভাবনার জগতে নাড়া দিয়েছে। এটি একটি গোপন শত্রুর মতো আমাদের বিনাশ সাধন করছে। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। যেহেতু একবার আক্রান্ত হলে এ ধরনের ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না, তাই সচেতনতা তৈরি করা ছাড়া অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধের কোনো উপায় নেই।

    Reply
  62. অসংক্রামক রোগ একটি নিরব ঘাতক অথচ তা আমাদের ভাবনারও বাইরে রয়েছে। রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে।

    ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

    আর্টিকেলের মাধ্যমে আজ অনেক না জানা বিষয় নিয়ে জানতে পারলাম । ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  63. অসংক্রামক রোগ একটি ঘাতক ব্যাধি।এটি প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধের ব্যাপারে বেশি যত্নবান হতে হবে।

    ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এসব রোগ প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

    আমাদের সমাজে তথা দেশে ক্রমশ এই রোগের হার বাড়ছেই । ঘরে ঘরে আজ এসব রোগ। অল্প বয়সে মানুষ মারা যাচ্ছে আর রেখে যাচ্ছে পরিবারের জন্য কষ্ট। তাই আমাদের সকলকেই সচেতন হতে হবে ।

    Reply

Leave a Comment