ঘরোয়া পদ্ধতিতে আমরা কিভাবে ধূমপান ছাড়তে পারি ?

Spread the love

ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া উপায়      

ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন। 

এই কঠিন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য নিচের টিপস্ গুলো অনুস্বরন করতে পারেন:

যেমন-আদা চা, মধু ও দারচিনি, আদা ও আমলকীর গুড়া, লেবু, ব্লাক সল্ট ,মধু, মৌরি ও জোয়ান বীজ, ওটস, মূলা ও মধু, পানি, আঙুরের রস,গ্রিন টি, খাবারের ধরন পরিবর্তন, ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা এবং ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো:-

ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া উপায় গুলো অনুসরণ করুন 

আদা চা পান করুন:

মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার সময় অনেকের সাময়িক কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন মাথা ঘোরা ও বমি বমি ভাব শুরু হয়। এ সব লক্ষণ সহ্য করতে না পেরে আবার ধূমপানে ফিরে যান। দৈনিক আদা চা পান করে আমরা এ সব উপসর্গ থেকে বাঁচতে পারি। আবার শুধু এক টুকরো কাঁচা আদা খেলে ও ধীরে ধীরে ধূমপানের ইচ্ছা কমে যাবে।

মধু ও দারচিনি:

ধূমপান থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে আপনাকে দারচিনি ভালো ভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর পিশে গুড়ো করতে হবে। এর পর ধুমপানের ইচ্ছে যখন হবে তখন মধুর সাথে দারচিনির গুড়ো দিয়ে মিশ্রিত করে শরবত করে খাবেন। এটি আপনাকে ধূমপান থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করবে। আবার মধু পান করেও ধূমপান নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

আদা ও আমলকীর গুড়া, লেবু, ব্লাক সল্ট ,মধু:

আদার গুড়া, আমলকীর গুড়া, ব্ল্যাক সল্ট একসাথে মিশিয়ে রেখে দিন। তার পর ১ চা-চামুচ মধু ও ১চা-চামুচ লেবুর রস ১কাপ পানির সাথে জাল দিয়ে ১চা-চামুচ মিক্স করা গুড়া দিয়ে প্রতিদিন ৩ থেকে চার বার খাবেন। আবার আদা,আমলকী,লেবু, ব্ল্যাক সল্ট ও মধু মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘন করে রোদে শুকিয়ে টেবলেট করে একটি পাত্রে রেখে দিন। ধূমপানের ইচ্ছা যতবার হবে তত বার পান করবেন, তাহলে ধূম পানের তাড়না থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

মৌরি ও জোয়ান বীজ:

মৌরি ও জোয়ান বীজ রোধে শুকিয়ে ভালো করে মচমচে করে নিন। তারপর মৌরি ও জোয়ান বীজ পিশে গুঁড়া করুন। এরপর একটা পাত্রে রেখে দিন। প্রতিদিন রাত্রে মৌরি ও জোয়ান বীজের গুড়া, সামান্য ব্ল্যাক সল্ট ও লেবুর রস মিশিয়ে ভিজিয়ে রেখে দিন। সারা দিন আপনার যখন ধূমপানের ইচ্ছে হবে, তখনি পান করবেন। আবার রোধে শুকিয়ে চুলায় হালকা টেলে মচমচে করে রেখে দিতে পারেন। যখনই ধূমপানের ইচ্ছা হবে তখন হাতের তালুর মাজে খানে যে টুকু সামান্য নেওয়া যায় ঐ পরিমান খাবেন।

ওটস খেতে পারেন:

ওটসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন। ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন ডায়েটারি ফাইবার,ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম ও জিংক আরো অনেক রকমের ভিটামিন রয়েছে। ওটস শরীরের কর্মক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে। সকল প্রকার পানিয় খাবারের সাথে আপনি ওটস খেতে পারেন। দুধের সাথে বিজিয়ে রেখে জ্বাল করেও ওটস খেতে পারেন। এক গ্লাস পানির সাথে ১চামচ ওটস মিশিয়ে রাত্রে রেখে দিবেন, সাকালে ১০মিনিট পুটিয়ে, দিনে প্রতিটি খাবারের পর, অল্প অল্প করে খেতে থাকুন। এতে শরীর থেকে নিকোটিন বেরিয়ে যাবে,ফলে ধূমপানের ইচ্ছা কমে যাবে।

খাবারের ধরন পরিবর্তন:

ধূমপান ছাড়তে ছাইলে কিছু খাবার এড়িয়ে যেতে হবে। মাংস জাতীয় খাবার ছেড়ে দিতে হবে। খাবারের তালিকায় ফলমুল শাকসবজি রাখতে পারেন। প্রচুর পরিমানে পানি ও ফলের রস পান করুন। মুখে চকলেটওচুইংগাম রাখুন। যে সমস্ত খাবার খেলে ধূমপান করার ইচ্ছা হবে ঐ সমস্ত খাবার পরিত্যগ করুন।

 মূলা ও মধু:

মূলার রস আর মধু একসাথে মিশিয়ে খেলে ধূমপান করার ইচ্ছা অনেকটাই কমে যাবে। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধা দু‍‍বেলা মধুর সাথে মূলার রস মিশিয়ে খান। মূলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি,সালফার ও ফাইবার আছে। আর মধুর কোন তুলনাই হয় না।

পানি:

শরীর সুস্থ রাখার জন্য পানির গুরুত্ব সবচেয়ে বেশী। ধূমপান ছাড়তে পানি প্রচুর পরিমানে পান করা। শরীরে জমে থাকা নিকোটিনকে ধুয়ে বের করে দিতে পানির কোন বিকল্প নেই।

আঙুরের রস খেতে পারেন:

আঙুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে,আঙুর রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।আঙুরে পর্যাপ্ত পরিমানে পানি এবং ফাইবার থাকে। এটি শরীরের ভেতর জমতে থাকা টক্সিন দূর করে। ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা কমাতে ও সাহায্য করে।

গ্রিন টি পান করুন :

বর্তমানে গ্রিন টি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। গ্রিন টির সাথে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচিত এটাকে পাণীয়ের সাথে তুলনা করলে ভুল হবে। এটা একটি ভেসজ পাণীয়। গবেষনায় দেখা গেছে গ্রিন টিতে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট আর অ্যামিনো অ্যাসিড ধূমপানের প্রবনতা কমাতে সাহায্য করে। কোন অভ্যাসই একদিনে কমানো সম্ভব নয়। অভ্যাস তৈরি হতে যেমন সময় লাগে, তেমনি ত্যাগ করতে ও ধৈর্য প্রয়োজন।

ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা:

ধূমপান ছাড়ার কিছুক্ষন পর শরীরে পরিবর্তন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে, শরীরে রক্ত চাপ স্বাভাবিক হতে থাকে। নিকোটিনের মাত্রা কমতে শুরু করে। যকৃত মিউকাস ও ধোয়া অংশ পরিস্কার করে। কিছুদিন পর স্বাদ ও গন্ধের পরিবর্তন আসে। তখন পেটে খিদা লাগে, তারপর শ্বাসগ্রহনের সমস্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কর্ম শক্তি বৃদ্ধি পায়। এরপর আস্তে আস্তে রক্ত সন্ঞ্চালনের উন্নতি হতে থাকে। স্ট্রোক,ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। ধূমপান ছাড়লে এভাবে মানুষ পরিপূর্ণ ভাবে স্বাভাবিক আবস্থায় পিরে আসতে ১০বছর লাগে।                                                          

প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি। তবে মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

179 thoughts on “ঘরোয়া পদ্ধতিতে আমরা কিভাবে ধূমপান ছাড়তে পারি ?”

  1. দৈনন্দিন জীবনের চলাফেরার জন্য দরকার সুস্থ্য সবল রোগমুক্ত শরীর। আর এই সুস্থ শরীর বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার। উপরের আলোচ্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করলে সুস্থ্য জীবন যাপন করা সম্ভব। লেখক এর লেখাটা আমাদের সকলের জন্য উপকারী

    Reply
  2. এ ধরনের পজিটিভ কনটেন্ট গুলো আমাদের মাইন্ড পজিটিভ রাখতে সাহায্য করে। ধূমপান যে আমাদের শরীরের কত বড় ক্ষতি করে সেটা জানার পরেও অনেকেই এটা ছাড়তে পারছে না। এই কনটেন্টটি তাদের খুবই উপকারে আসবে।

    Reply
  3. ধূমপান ব্যক্তি নিজের ও তার আশেপাশের মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর।এই লেখাটিতে ধূমপান ছাড়ার কিছু সহজ উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। যারা ধূমপান করেন ও ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
    • ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।ধূমপান ছাড়ার জন্য সহায়ক ঘরোয়া উপায় গুলো অনেক কার্যকর। এই সহায়ক ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্যকর ধূমপান মুক্ত জীবন পেতে সক্ষম হতে পারেন।এই কন্টেন্ট টি ধূমপান ছাড়ার প্রতি অন্যদের আগ্রহ উত্তোষিত করতে পারে।ধন‍্যবাদ লেখক কে অসাধারন একটি লেখনি উপহার দেওয়ার জন‍্য।

      Reply
      • ধূমপান মানব শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।ধূমপানে শুধু নিজের ক্ষতি হচ্ছে আশেপাশে যারা থাকে তাদেরও ক্ষতি হয় হয়।তাই যারা ধূমপান করেন তাদের উচিত উপরোক্ত টিপসগুলো মেনে ধূমপান ত্যাগ করা।

        Reply
    • ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।ধূমপান ছাড়ার জন্য সহায়ক ঘরোয়া উপায় গুলো অনেক কার্যকর। এই সহায়ক ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্যকর ধূমপান মুক্ত জীবন পেতে সক্ষম হতে পারেন।এই কন্টেন্ট টি ধূমপান ছাড়ার প্রতি অন্যদের আগ্রহ উত্তোষিত করতে পারে।

      Reply
    • ধূমপান একটি মরনব্যাধী অভ্যাস।এর ফলে ধূমপান করা ব্যক্তি ও তার আশপাশের লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একজন ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করার ফলে ফুসফুস ক্যান্সার সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ ধীরে ধীরে তার শরীরের বাসা বাঁধে তাই আমাদের সকলের উচিত ধূমপান করা থেকে বিরত থাকা। এবং যারা এই বদ অভ্যাসের শিকার হয়েছেন তাদের উচিত এই কন্টেন্ট এ দেওয়া টিপস ফলো করে ধূমপান ত্যাগ করা।

      Reply
  4. ধূমপান বিষপানের সমতুল্য। ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। যেকোনো কাজে একবার আসক্ত হয়ে গেলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। এবং তা হয়তো এক দিনে পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়, অভ্যাস তৈরি হতে যেমন সময় লাগে, তেমনি অভ্যাস ত্যাগ করতেও প্রয়োজন সময়, চেষ্টাও ধৈর্য ধারণের প্রবণতা।ধূমপান যিনি করেন, তার স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ঝুঁকিপূর্ন, পরোক্ষভাবে ধূমপানের ফলে আশপাশে থাকা মানুষেরও স্বাস্থ্যহানি ঘটছে।ধূমপান ত্যাগ করে নিজেকে এবং চারপাশের মানুষজনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  5. A healthy body is needed for daily life. That’s why nutritious food is needed. Because smoking is a deadly disease. Apart from heat, nutritious food should be taken to stay healthy. Thanks to the author.

    Reply
  6. ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।
    ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করা সম্ভব। ধূমপান ছাড়লে কর্ম শক্তি বৃদ্ধি পাবে, স্ট্রোক, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। ধূমপানের কারনে প্রতিনিয়তই বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।
    মনে রাখতে হবে ধূমপান বিষপান। লেখককে ধন্যবাদ, এতো সুন্দর করে এই কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  7. খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট।ধূমপান মানে বিষপান।অনেকেই আছেন যারা ধূমপান ছাড়তে চাইলেও ছাড়তে পারছেন না। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করে এবং কনটেন্টে উল্লিখিত ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই ধূমপানের বদঅভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে,ইনশাল্লাহ।

    Reply
  8. ধূমপানে বিষপান—সবারই জানা। তবু আজও বহু মানুষ ধূমপানের নেশায় ডুবে আছেন। নিজেদের স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা তাঁরা হয়তো ভাবেন না। কিন্তু অন্যদেরও মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলেন। ধুমপায়ি ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ভোগেন।পরিবারের কথা চিন্তা করে অনেকই আবার ধুমপান ছাড়তে চান।কিন্তু তারা সঠিক উপায় ও পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত না হওয়ায় ধুমপান ছাড়তে পারেন না।এই কনটেন্ট এ লেখক ধুমপান ছাড়ার কার্যকরি ও ঘরোয়া উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।পাশাপাশি ধুমপান ছাড়ার সময় একজন ধুমপায়ি ব্যক্তি কি কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারেন এবং ধুমপান ছাড়ার উপকারীতা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। এই কনটেন্ট টি পড়ে ও সেই অনুযায়ী চেষ্টা করে গেলে একজন ধুমপায়ি ব্যক্তি তার এই বাজে অভ্যাস থেকে মুক্তি পাবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  9. ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।ধূমপান মানে বিষপান।ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। সুস্থ জীবন যাত্রার লক্ষ্যে নিজের ইচ্ছা শক্তিকে প্রয়োগ করে, নিজেকে ধুমপান ছাড়ার একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। পারিবারিক সহায়তায় ঘরোয়া নিয়মকানুন গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলে ধুমপান মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব।এই কন্টেন্টটি ধূমপান ছাড়ার প্রতি মানুষের আগ্রহ সৃষ্টি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  10. ধুমপান হলো একটি নেশা। আর নেশা ছাড়ানো যেমন মোটেও সহজ কাজ নয়। তেমন ঘরোয়া কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে সেটা অবশ্যই বেশি কঠিনও কিছু নয়। আর নেশা শুধু নিজের নয় পরিবারেও অনেক ক্ষতি সাধন করে। যারা নেশা ছাড়িয়ে পরিবার কে নিয়ে সুস্থ থাকতে চান, তাদের জন্য এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী কনটেন্ট। ধন্যবাদ!

    Reply
  11. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেনেও অনেকেই তা মানেন না। ধূমপানের কারণে ক্যান্সার, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ফুসফুসের রোগ,ও দীর্ঘস্থায়ী অবসট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিস সহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ে। একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ জীবন চাইলে অবশ্যই ধূমপান ছাড়তে হবে। ধূমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি কঠিন তবে এটি সম্ভব। নিজের ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে এবং কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে ধূমপানমুক্ত জীবন গঠন করা যায়। তাই ধুমপানকে না বলুন ও সুস্থতা নিশ্চিত করুন। আশা করছি যারা ধূমপান ছাড়ার চেষ্টা করছেন তাদের জন্য এই কনটেন্টটি উপকারে আসবে।

    Reply
  12. ধূমপান একটি মারাত্মক ক্ষতিকর ও বিপদজনক অভ্যাস। ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এ সম্পর্কে জানে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ সিগারেটের প্যাকেটের গায়েই লেখা থাকে ‘সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতকর’। তারপরও অনেকেই দেদারছে ধূমপান করছে। অধিকাংশ ধূমপায়ী ধূমপানের মারাত্মক ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে অবহিত নন। এই ধরনের পজিটিভ কন্টেন্টগুলো আমাদের মাইন্ড পজিটিভ রাখতে সাহায্য করে।

    Reply
  13. ধূমপানই একমাত্র মাদক যা আমাদের সমাজ স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিয়েছে। ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপান গ্রহনকারী ব্যক্তি নিজের ও তার আশেপাশের মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ধূমপান ছাড়ার জন্য সহায়ক ঘরোয়া উপাদান ও পরিবার এর সাহায়তা অনেক কার্যকর ভুমিকা পালন করে । কনটেন্টের বিষয়বস্তু সমসাময়িক, যেটি প্রতিরোধ করা আমাদের একটি সুস্থ সমাজ ও পরিবারের জন্য প্রয়োজন। ধুম্পানের ভয়াবহতা ও প্রতিকার এর উপায় এই কন্টেন্টে খুব সুন্দর ভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

    Reply
  14. যেকোনো কাজে একবার আসক্ত হয়ে গেলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। কোনো অভ্যাসই এক দিনে পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়। অভ্যাস তৈরি হতে যেমন সময় লাগে, তেমনি অভ্যাস ত্যাগ করতেও প্রয়োজন সময় ও ধৈর্য ধারণের প্রবণতা। সেই সঙ্গে সহায়ক হিসেবে ধূমপান ছাড়ার ক্ষেত্রে এ ঘরোয়া প্রতিকারগুলো এই প্রচেষ্টাকে সহজ করে দিতে পারে।

    Reply
  15. ধূমপান বিষ পান। ধূমপান ছেড়ে দেওয়া কঠিন। তবে নিজের ইচ্ছা শক্তির মাধ্যমে, ঘরোয়া কিছু নিয়ম অনুসরণ করে ধূমপান নামক আসক্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করা সম্ভব। নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর করতে
    ধূমপান ছেড়ে দেওয়া উচিত। আশা করছি এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবে।
    ধন্যবাদ লেখক কে মূল্যবান একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  16. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক একটি বদঅভ্যাস এবং এটি বিষপানের সমতুল্য| এটি হৃদরোগ সহ মানবদেহে বিভিন্ন জটিল রোগের সৃষ্টি করে থাকে | ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।ধূমপান ছাড়ার জন্য সহায়ক ঘরোয়া উপায় গুলো অনেক কার্যকর। কনটেন্টে উল্লিখিত ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই ধূমপানের বদঅভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে | তবে মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি খুবই কঠিন কিন্তু করা সহজ যদি মনোবল অটুট থাকে । ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।
    লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর কনটেন্টটি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য|

    Reply
  17. ধূমপান ছাড়ার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সহায়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখনীটি যারা ধূমপান করেন তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।এখানে ধূমপান ছাড়ার কার্যকরী কয়েকটি ঘরোয়া উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। উল্লিখিত ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই ধূমপানের বদঅভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে,ইনশাল্লাহ।

    Reply
  18. ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর । সুুস্থ থাকার জন্য ধুমপান বাদ দেওয়া ছাড়া কোন উপায় নাই । ধুমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি কঠিন তবে এটি সম্ভব । পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া নিয়মকানুন গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলে ধুমপান মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব । আর এখানে তারই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ।

    Reply
  19. সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। যারা ধূমপান করেন ও ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী, তাদের জন্য এই কন্টেন্টি অনেক উপকারী হবে।

    Reply
  20. কথায় আছে সাস্থই সকল সুখের মূল। কিন্তু কিছু কিছু বদ অভ্যাস এর জন্য আমরা নিজেদের শরীরের অনেক বড় সমস্যা তৈরি করে ফেলি।এর মধ্যে ধূমপান অন্যতম। যারা অনেক চেষ্টার পরেও ধূমপান ছাড়তে পারছেন না তারা কনটেন্টটি থেকে উপকৃত হবেন আশা করি।ধন্যবাদ লেখককে উপদেশমূলক কনটেন্টটির জন্য।

    Reply
    • আসলেই সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। কথাটি সত্যি। ধূমপান শরীরের জন্য যেরকম ক্ষতিকর সেরকম ধূমপান ছাড়াটাও সেই মানুষটার জন্য অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। এখানে যেগুলো ছিল সেগুলো আসলে অনেক উপকারী এটা মানুষের জন্য অনেক উপকার হবে যদি তার এভাবে মেনে চলে। শুধু ধূমপান ছাড়ার জন্যই না এটা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। প্রতিটা মানুষের জন্য উপকারী। যারা আসলেই ধূমপান ছাড়তে চান তারা এগুলো দেখতে পারেন।

      Reply
  21. ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।ধুমপান ছেড়ে দেওয়া উচিত। আশা করছি এই কনটেস্ট এর মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে মূল্যবান একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  22. ধূমপান এর নেতিবাচক দিক ছাড়া ইতিবাচক দিক থাকতে পারে না,যে কারণে প্যাকেটের গায়েই লেখা থাকে ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই নিজেকে প্রফুল্ল এবং আরো সতেজ রাখতে ধূমপান ছাড়ার বিকল্প নেই।

    Reply
  23. ধূমপান মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। ‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর’ উক্তির সঙ্গে সবাই পরিচিত হলেও এর প্রতি অনেকের আসক্তির যেন কমতি নেই। ইসলামি শরিয়াহ বিশেষজ্ঞদের মতে, ধূমপান থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
    ধূমপায়ীরা ব্যক্তিজীবনে সুস্বাস্থের অধিকারী হতে পারেন না। বিশ্বে যত লোকের মৃত্যু ঘটে, তন্মধ্যে দ্বিতীয় প্রধান কারণ হচ্ছে ধূমপান। বিড়িসিগারেটের মধ্যে থাকা তামাক ও নিকোটিন প্রভৃতি ক্ষতিকর। এগুলো মানুষকে নেশাগ্রস্ত করে। অথচ ইসলামে নেশা জাতীয় যে কোনো দ্রব্য গ্রহণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আর যা নেশা উদ্রেক করে তাই নিষিদ্ধ।’ (সহিহ মুসলিম :৫১১৪)

    ধূমপানে বিষপান—সবারই জানা। তবু আজও বহু মানুষ ধূমপানের নেশায় ডুবে আছেন। নিজেদের স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা তাঁরা হয়তো ভাবেন না। কিন্তু অন্যদেরও মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলেন। ধুমপায়ি ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ভোগেন।পরিবারের কথা চিন্তা করে অনেকই আবার ধুমপান ছাড়তে চান।কিন্তু তারা সঠিক উপায় ও পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত না হওয়ায় ধুমপান ছাড়তে পারেন না।এই কনটেন্ট এ লেখক ধুমপান ছাড়ার কার্যকরি ও ঘরোয়া উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।পাশাপাশি ধুমপান ছাড়ার সময় একজন ধুমপায়ি ব্যক্তি কি কি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারেন এবং ধুমপান ছাড়ার উপকারীতা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। এই কনটেন্ট টি পড়ে ও সেই অনুযায়ী চেষ্টা করে গেলে একজন ধুমপায়ি ব্যক্তি তার এই বাজে অভ্যাস থেকে মুক্তি পাবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  24. আসসালামু আলাইকুম,
    বর্তমান সময়ে আমাদের প্রতিটি মানব শ্রেণিকে ধূমপান নামক মরণ ব্যাধি থেকে বাঁচা অবশ্য কর্তব্য ও অপরিহার্য। আর এ জন্য দরকার নিজের ও পরিবারের সর্বাত্মক সচেতনতা এবং উল্লেখিত ঘরোয়া পদ্ধতি।

    Reply
  25. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক একটি বদঅভ্যাস । ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয়,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান ছাড়ার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সহায়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পারিবারিক সহায়তায় ঘরোয়া নিয়মকানুন গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলে ধুমপান মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব।এই কন্টেন্টটি ধূমপান ছাড়ার প্রতি মানুষের আগ্রহ সৃষ্টি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  26. ধুমপান হলো একটি নেশা। আর নেশা ছাড়ানো যেমন মোটেও সহজ কাজ নয়। ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব।
    আশা করি কনটেন্টটি থেকে সবাই উপকৃত হবে।

    Reply
  27. ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।
    ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া উপায় গুলো অনুসরণ:
    আদা চা পান; আদা ও আমলকীর গুড়া; লেবু, ব্লাক সল্ট, মধু; মধু ও দারচিনি; মৌরি ও জোয়ান বীজ; আঙুরের রস খেতে খাওয়া; পানি; মূলা ও মধু খাওয়া ইত্যাদি।
    মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।

    Reply
  28. কন্টেন্টিতে ধুমপান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ধুমপান শরীরের জন্য যেহেতু ক্ষতিকর, তাই এটি কিভাবে ছাড়া যায়।তা নিয়ে নিচের কন্টেন্টিতে আলোকপাত করা হয়েছে।

    ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।
    ধূমপান ছাড়ার কিছুক্ষন পর শরীরে পরিবর্তন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে, শরীরে রক্ত চাপ স্বাভাবিক হতে থাকে। নিকোটিনের মাত্রা কমতে শুরু করে। যকৃত মিউকাস ও ধোয়া অংশ পরিস্কার করে। কিছুদিন পর স্বাদ ও গন্ধের পরিবর্তন আসে। তখন পেটে খিদা লাগে, তারপর শ্বাসগ্রহনের সমস্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কর্ম শক্তি বৃদ্ধি পায়। এরপর আস্তে আস্তে রক্ত সন্ঞ্চালনের উন্নতি হতে থাকে। স্ট্রোক,ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। ধূমপান ছাড়লে এভাবে মানুষ পরিপূর্ণ ভাবে স্বাভাবিক আবস্থায় পিরে আসতে ১০বছর লাগে।

    প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।

    উপরোক্ত আলোচনা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি। তবে মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  29. আমাদের প্রত্যেকেরই চাওয়া একটা সুস্হ স্বাভাবিক রোগমুক্ত জীবন। আর ধুমপান সাস্হ্যের জন্য খুবই হ্মতিকারক। যারা ধুমপান করে তারা শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয় এবং পাশের মানুষেরও হ্মতি সাধন করে । আর তাদের যখন রোগের মাত্রা বেড়ে যায় এবং অসহনীয় হয়ে উঠে তখন তারা এটা ছাড়তে চায়। কিন্তু ছাড়তে পারেনা কেননা এটা একটা নেশা আর নেশা ছাড়া খুবই কঠিন। এই কঠিন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য কনটেন্টে উল্লিখিত টিপস্ গুলো অনুস্বরন করতে পারলেই এটা সম্ভব। আমরা যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে কন্টেন্টে উল্লিখিত ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারি, তাহলে একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবো। এজন্য আমরা যারা ধুমপান ছাড়তে ইচ্ছুক কিন্তু ছাড়তে পারছি না আশা করছি তাদের জন্য কনটেন্টেটি খুবই উপকারি। ধুমপান ছাড়ার উপায় ও উপকরিতা এতো নিপুণভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  30. প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।ধূমপান ছাড়ুন নিজের জীবনকে সুস্থ সুন্দর রাখুন।

    Reply
  31. ধূমপান বিষপানের সমতুল্য। ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব।
    যারা ধুমপান ছাড়তে ইচ্ছুক কিন্তু ছাড়তে পারছে না আশা করছি তাদের জন্য কনটেন্টেটি খুবই উপকারি। ধুমপান ছাড়ার উপায় ও উপকরিতা সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  32. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক একটি বদঅভ্যাস এবং এটি বিষপানের সমতুল্য| এটি হৃদরোগ সহ মানবদেহে বিভিন্ন জটিল রোগের সৃষ্টি করে থাকে | ধূমপান ছেড়ে দেওয়া কঠিন। তবে নিজের ইচ্ছা শক্তির মাধ্যমে, ঘরোয়া কিছু নিয়ম অনুসরণ করে ধূমপান নামক আসক্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করা সম্ভব। নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর করতে ধূমপান ছেড়ে দেওয়া সম্ভব।ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর কনটেন্টটি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য|

    Reply
  33. যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।
    তবে মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এআপনিটি সম্ভব। ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  34. ধুমপান করা একজন ব্যক্তি শুধু নিজের নয় তার আশেপাশের মানুষের এবং পরিবেশেরও ক্ষতি করে থাকে। ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। একজন ধুমপাই ব্যক্তি ধীরে ধীরে তার নিজের ফুসফুসে ক্যান্সার, হৃদরোগ, লিভার ডিজিজ,মুখ গব্বরের ক্যান্সার ইত্যাদি বিভিন্ন রোগের দিকে নিজেকে নিয়ে যায়। ধূমপান ত্যাগ করার মত কঠিন
    সিদ্ধান্ত নিতে পারলে নিজের এবং পরিবেশের উপকার সাধিত হবে। নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে নিজের ইচ্ছেশক্তি সব থেকে বড় সাহায্য করবে ধূমপান ত্যাগ করার জন্য।
    কনটেন্টটি খুবই উপকারী। ধূমপান ত্যাগ করার ক্ষেত্রে মানুষের আগ্রহ বাড়াতে কনটেন্টটি খুবই উপকারী ভূমিকা পালন করে থাকবে বলে মনে করি।

    Reply
  35. ধূমপান একটি ক্ষতিকর জিনিস যা দেহের জন্য অসাস্থ্যকর,ধূমপান ছাড়ার জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া আমার আপনার জন্য কিন্ত পরিবার,নিজের জন্য নিজের বেচে থাকার জন্য এই কঠিনতম সিদ্ধান্ত নিতে হবে,আমাকে বাচতে হলে একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ জীবন গড়ার জন্য,নিয়ম করে নামায,আদা চা,মধু,দারচিনি,আমলকী,লেবু,মৌরি,জোয়ান,ওটস গ্রিন টি, সব ধরনের খাবারের পরিবর্তন করা যাতে ধূমপান খুব সহজে ছাড়ার জন্য এই উপরের অভ্যাস গুলি আয়ত্ত করা।প্রতিদিন ধূমপান এর জন্য বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।এছাড়া আশেপাশে ও আক্রান্ত হচ্ছে ছোট বাবুরা,তাই ঘরোয়া পদ্ধতিতে আমরা চেস্টা করতে পারি। তাহলে সুস্থ ও সুন্দর জীবন যাপন করতে পারব

    Reply
  36. ধুমপান একটি মারাত্মক ব্যাঁধি।অধিকাংশ মানুষের শারীরিক বিপর্যয়ের জন্য ধুমপান দায়ী।ধুমপান মানে বিষপান করা।এতে ধুমপানকারী নিজে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়,তেমনি তার আশেপাশের সবাইকে দ্বিগুণ ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকেন।
    প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনেও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।
    উপরোক্ত আলোচনা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি।তাহলে ধুমপান থেকে নিজেকে ফিরিয়ে আনা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

    Reply
  37. কনটেন্টটি খুব জ্ঞানগ্রাহী এবং প্রাসঙ্গিক ! ধূমপান ছাড়ার জন্য এই তথ্যগুলি খুবই উপকারী এবং উদ্দীপনীমূলক। আমরা সবাই এই সুস্থ পথে অগ্রগতি করতে চাই। ধন্যবাদ আপনাকে এই উপকারী তথ্য শেয়ার করার জন্য!

    Reply
  38. ধুমপান এই শব্দটার সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। আমরা সবাই জানি ধুমপান ক্যান্সার এর কারন, এমনকি কোম্পানি নিজেই তাদের প্যাকেট এ এই কথাটি লিখে দিয়েছেন যাতে কেও তাদের দোষারোপ করতে না পারে। এটা এমন একটা জিনিস যেটাতে আসক্ত হওয়া সহজ কিন্তু বের হতে হয় মৃত্যু নিয়ে। তাই এই মৃত্যুর আগে আমরা যদি চাই এই আসক্তি থেকে বের হয়ে আসতে, তবে আমদের কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। আর সেই পদক্ষেপ নিয়েই লেখকের এই আর্টিকেল। লেখককে অসংখ্য শুকরিয়া এমন একটা বিষয় সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  39. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বেশিরভাগ মানুষ এর ক্ষতিকর দিক অবগত হওয়া সত্ত্বেও এটি ত্যাগ করতে পারে না। ধূমপানের নেশা থেকে বের হতে পারে না। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য ধূমপান ত্যাগ অত্যাবশ্যকীয়। ধূমপান বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি সহ মরণব্যাধি ক্যানসারের সৃষ্টি করে ; যা একজন ধূমপায়ী কে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।
    ধূমপান ত্যাগ করার জন্য বিভিন্ন ঘরোয়া উপায় রয়েছে, যার মাধ্যমে একজন ধূমপায়ী সহজে ধূমপান ত্যাগ করতে পারেন।
    এই কন্টেন্টের মাধ্যমে একজন ধূমপায়ী ধূমপান নামক বিষপান সহজে ঘরোয়া উপায়ে ছাড়তে পারবে।

    Reply
  40. স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। সুস্বাস্থ্য সকলেরই কাম্য। আর সুস্থতা ধরে রাখতে হলে আমাদের জীবন থেকে কিছু কিছু কুঅভ্যাশ ছাড়তে হবে -যেমনঃ ধূমপান।
    প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছে ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সার নামে বিভিন্ন জটিল রোগে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।
    এই কন্টেন্ট থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি। তাহলে একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবো।

    Reply
    • ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। এর জন্য আপনি কিছু ঘরোয়া উপায় মানতে পারেন আদা চা,মধু,দারচিনি,আমলকী,ওটস,গ্রিন টি এগুলো খেতে হবে। প্রতিনিয়ত ধূমপানের কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিবারের সবার সুস্থতার কথা চিন্তা করে ধূমপান মুক্ত জীবন গড়া উচিত। ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। মনে রাখতে হবে ধূমপান ছাড়ার প্রক্রিয়া টি কঠিন তবে এটা সম্ভব।

      Reply
  41. ধূমপান একটি সামাজিক ব্যাধি।তাই সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন-যাপনের জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করে পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায়ে আপনি চাইলে একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গড়তে পারেন।এজন্য আপনার দৈনন্দিন খাদ্যভ্যাসে কিছু বাড়তি জিনিস যেমন;আদা চা, মধু ও দারচিনি, আদা ও আমলকীর গুড়া, ব্লাক সল্ট,ওটস,পানি, আঙুরের রস,গ্রিন টি ইত্যাদি সংযোগ করতে পারেন।মনে রাখতে হবে,ধূমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি অসম্ভব কিছু নয়।একটু চেষ্টা করলেই এটা থেকে যে কেউ বের হয়ে আসতে পারে। ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর কন্টেন্টের জন্য।

    Reply
  42. স্বাস্থ্য সুখের মূল, সুস্বাস্থ্য সকলে আশা করে। স্বাস্থ্যকে সুস্থ্য রাখতে হলে ধুমপান ছারতে হবে।ধুমপানের মাধ্যমে মানুষ হৃদরোগ সহ বিভিন্ন জঠিল এবং কঠিন রোগে আক্রন্ত হচ্ছে । হয়তো মজার ছলে ধুমপান করা শুরু করেছেন কিন্তুু এটা নেশায় পরনিত হয়েছে ছাড়তে পারছেন না। অথবা যারা ধুমপানে আসক্ত ছাড়তে পারছেন না। সবার জন্য এই কন্টেন্ট টি। এই কন্টেন্ট নে ধুমপান ছাড়ার ঘরোয়া পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছেন।এই কন্টটেন্ট টি পাঠ করলে ধুমপান আসক্ত সবাই উপকৃত হবেন, ইংশাআল্লাহ।

    Reply
  43. ধূমপান মানব দেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত হওয়া কষ্টসাধ্য হলেও অসম্ভব নয়। নিজের জীবন এবং পরিবারের জন্য ঘরোয়া চিকিৎসায় এবং পরিমিত পুষ্টিকর খাবার গ্ৰহন করে স্বাভাবিক জীবন যাপনের অভ্যাস করলে ধূমপান ত্যাগ করা যায়। এজন্য নিজেকে সচেতন হতে হবে এবং পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা প্রয়োজন।

    Reply
  44. মারাত্মক এক নীরব ঘাতক হচ্ছে ধুমপান যা মানুষের জীবন কে ধীরে ধীরে নিঃশেষ করে দেয়। তাই ধুমপান মুক্ত জীবন গড়া আমাদের খুব জরুরি। তাছাড়া ধুমপান ইসলামেও হারাম করা হয়েছে যা ত্যাগ করার মাধ্যমে একজন হারাম ত্যাগ করার সওয়াব অর্জন করতে পারে খুব সহজেই। ফুসফুস, হৃদরোগের মতো ভয়ংকর রোগগুলি বেশিরভাগ ধুমপান এর জন্য ই হয়ে থাকে যা একজন মানুষকে খুব দ্রুত মৃত্যুর দুয়ারে ঠেলে দেয়। তাই একজন মুসলিম এবং নাগরিক হিসেবে ধুমপান ত্যগ করা অপরিহার্য। ধুমপানে আসক্ত কেউ চাইলেই এক দুই দিনে এটা ছাড়তে পারেনা, এর জন্য যথাযথ দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহন করতে হবে, ডাক্তার এর পরামর্শও নেয়া যেতে পারে। একজন ধুমপানে আসক্ত ব্যক্তির ধুমপান মুক্ত জীবন গড়তে এ কনটেন্ট টি খুব উপকারী ভূমিকা পালন করবে ইন শা আল্লাহ।

    Reply
  45. ধূমপান একটি বহুমুখী সমস্যা যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি মানসিক এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে, এটি নিজের সম্পর্কে এবং পরিবারের সম্পর্কে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে, এবং আপনার আর্থিক অবস্থার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। ধূমপানের অভ্যন্তরীণ ধ্বংসকর প্রভাব তবে মৌলিকভাবে ক্লান্তিতে, হৃদরোগে, শ্বাসকষ্টে, ক্যান্সারে, মানসিক সমস্যায়, এবং যৌন সমস্যায় পরিণত হতে পারে। ধূমপান ছাড়ার জন্য কঠিন হতে পারে, কিন্তু এটি সম্ভব। প্রথমত, আপনার ইচ্ছাশক্তি এবং সমর্থন অনুভব করার জন্য সাহায্য অনুরোধ করা উচিত। আপনি একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার জন্য প্রস্তুত হতে সহায়তা পেতে পারেন। আরোপ্য স্বাস্থ্যকর আদর্শ এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা পরিপালনে আপনি ধূমপান ছাড়ার জন্য মোটামুটি প্রস্তুত হতে পারেন।
    উপরোক্ত কন্টেন্টের মাধ্যমে ধূমপান ছাড়ার কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতি জানা যায়। একজন ধূমপান আসক্ত ব্যক্তির জন্য উপরোক্ত আর্টিকেল পড়া অত্যন্ত জরুরি।
    তাছাড়া সকলের একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপানমুক্ত জীবনের কাম্য। তাই সকলের উচিত একটি ধূমপান মুক্ত জীবন গড়ার চেষ্টা করা। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের সকলের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  46. ধূমপান ব্যক্তি নিজের ও তার আশেপাশের মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর।ধূমপান ছাড়ার জন্য উপরিউক্ত ঘরোয়া উপায় গুলো অনেক কার্যকর। এই ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্যকর ধূমপান মুক্ত জীবন পেতে সক্ষম হতে পারেন।ধূমপান ত্যাগ করে নিজেকে এবং চারপাশের মানুষজনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।
    ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  47. ধূমপান ব্যক্তি নিজের ও তার আশেপাশের মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ধূমপান ছাড়ার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সহায়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া নিয়মকানুন গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলে ধুমপান মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব । আর এখানে তারই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে । এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট

    Reply
  48. তামাক জাতীয় দ্রব্যাদির পোড়া ধোঁয়া গ্রহণই হচ্ছে ধূমপান যা মানব দেহের জন্য বিষপানের মত ক্ষতিকর। ধূমপান ত্যাগ করার প্রথম এবং কার্যকরী উপায় হচ্ছে কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া। পারিবারিক সহায়তার পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললে ধূমপানমুক্ত একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবন পাওয়া সম্ভব।
    ধূমপানের ফলে শরীরের রক্তচাপ অস্বাভাবিক, যকৃত সিগারেটের ধোঁয়ায় আবৃত, ক্ষুধামন্দা, শ্বাস গ্রহণে সমস্যা ইত্যাদি নানা ধরনের জটিলতা শরীরে তৈরি হয়। এছাড়াও মানুষ মাদকের কারণে বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিনিয়তই পৃথিবীতে ধূমপানের কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। তাই জীবনকে সুন্দর, সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখার জন্য ধূমপান ছাড়া অত্যাবশ্যকীয়।

    Reply
  49. ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার উপায় সম্পর্কিত কন্টেন্টটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সময় এ প্রচুর মানুষ ধূমপানে আক্রান্ত। যদিও অনেক মানুষ ধূমপান করা ক্ষতিকর জানার পর ও এটি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সঠিক উপায় সম্পর্কে না জানার কারণে ত্যাগ করতে পারে না।
    তাদের জন্য এই কন্টেন্ট টি খুব ই গুরুত্বপূর্ণ। এটি পড়ার মাধ্যমে অনেক উপকার হবে।
    ধূমপান কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে খুব সহজেই ত্যাগ করা তা সুন্দর ভাবে ও গুছিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
    লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  50. ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার উপায় সম্পর্কিত কন্টেন্টটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সময় এ প্রচুর মানুষ ধূমপানে আক্রান্ত। যদিও অনেক মানুষ ধূমপান করা ক্ষতিকর জানার পর ও এটি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সঠিক উপায় সম্পর্কে না জানার কারণে ত্যাগ করতে পারে না।
    তাদের জন্য এই কন্টেন্ট টি খুব ই গুরুত্বপূর্ণ। এটি পড়ার মাধ্যমে অনেক উপকার হবে।
    ধূমপান কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে খুব সহজেই ত্যাগ করা যায় তা সুন্দর ভাবে ও গুছিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
    লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  51. ধূমপান একটি ঘতকের নাম। এটি শুধু ব্যক্তিগত বদভ্যাসই নয়, সত্যিকারের অর্থে একটি সামাজিক ব্যাধি।সিগারেট কেবল নিজে জ্বলে না, অন্যদেরও জ্বালায়। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, একটি জ্বলন্ত সিগারেট থেকে প্রায় ১২ হাজার বিভিন্ন ধরনের রসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়, যার কোনোটিই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়। বরং সবই ক্ষতিকর।উল্লিখিত ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই ধূমপানের বদঅভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে,ইনশাল্লাহ।

    Reply
  52. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য একটি ক্ষতিকর দিক। দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ সবল থাকতে হলে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা অবশ্যই প্রয়োজন। এই আলোচনা থেকে বুঝতে পারি যে ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হলে আমাদের উপরোক্ত খাদ্যগুলো কে গ্রহণ করে ধূমপান থেকে দূরে থাকা সম্ভব। আর আল্লাহ তালাও ধূমপানকে হারাম করে দিয়েছেন। ধর্মীয় দিক থেকে বিচার করলে আমাদের অবশ্যই ধূমপান থেকে বিরত থাকা উচিত।

    Reply
  53. ধূমপান মানে বিষপান।অনেকেই আছেন যারা ধূমপান ছাড়তে চাইলেও ছাড়তে পারছেন না। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করে এবং কনটেন্টে উল্লিখিত ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করে খুব সহজেই ধূমপানের বদঅভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে,ইনশাল্লাহ।

    Reply
  54. ইসলামে রয়েছে , ধুম্রপায়ীরা জান্নাতে প্রবেশ করবে না।সুতরাং, সকলের উচিত(ধুম্রপায়ী) ধুমপান বা তাদের সকল বদঅভ্যাস পরিত্যাগ করা।নিজের ইচ্ছা শক্তি থাকলে সবই সম্ভব। এই কন্টেন্টে ধুমপান ছাড়ার কিছু ঘরোয়া উপায় দেওয়া আছে যেগুলো অনুসরণ করলে একজন ব্যক্তি সহজে তাদের বদ অভ্যাসগুলো পরিত্যাগ করতে পারবে ইনশাআল্লাহ এবং স্ট্রোক,ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।শরীরে কর্ম শক্তি বৃদ্ধি পায়।

    Reply
  55. ধূমপান বিষপানের সমান। ধূমপান গ্রহণ করা এখন একটা অভ্যাস এর মধ্যে পরিণত হয়েছে। এই অভ্যাস ত্যাগ করতে গেলে চেষ্টা এবং কিছু নিয়মকানুন অনুসরণ করলেই এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব।

    Reply
  56. এ ধরনের পজিটিভ কনটেন্ট গুলো আমাদের পজিটিভ রাখতে সাহায্য করে। ধূমপান আমাদের শরীরের অনেক বড় ক্ষতি করে সেটা জানার পর ও যারা ধূমপান ত্যাগ করতে পারছে না এই কনটেন্টটি তাদের খুবই উপকারে আসবে।

    Reply
  57. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেনেও আমরা ধূমপান করা থেকে বিরত থাকি না।ধূমপানের মত একটি খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। ধূমপান ত্যাগ করা একটি কঠিন বিষয় হলেও এটি সম্ভব, যদি আমরা পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া উপায়ে কিছু টিপস মেনে চলার চেষ্টা করি।সুস্থ জীবনযাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তিকে প্রয়োগ করলে আমরা একটি সুস্থ ও ধূমপানমুক্ত জীবন গঠন করতে পারবো।
    লেখক কনটেন্টিতে ধূমপান ত্যাগ করার জন্য ঘরোয়া উপায়ে কিছু টিপস ও এর উপকারিতা সম্পর্কে সুবিন্যস্ত ভাবে আলোচনা করেছেন। এতে করে যারা ধূমপান ত্যাগ করতে আগ্রহী ও যারা ধূমপান করে তাদের সকলের জন্য খুবই উপকারী হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য।

    Reply
  58. সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি থাকা প্রয়োজন।ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর । সুুস্থ থাকার জন্য ধুমপান বাদ দেওয়া ছাড়া কোন উপায় নাই। যারা ধূমপান করেন ও ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী, তাদের জন্য এই কন্টেন্টি অনেক উপকারী হবে। ধুমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি কঠিন তবে এটি সম্ভব । পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া নিয়মকানুন গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলে ধুমপান মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব । আর এখানে তারই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ।

    Reply
  59. ধূমপান করা মানে নিজের মৃত্যুকে নিজেই ডেকে আনা।ধূমপানের ফলে প্রচুর মানুষ নানারকম অসুখে মারা যায়।ধূমপান মানেই নিজের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানো।ধূমপানের বদঅভ্যেস থেকে নিজেকে বাচাতে এই পদ্ধতি গুলো খুবই কার্যকর হতে পারে।

    Reply
  60. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। নিজের জীবনকে সুস্থ, সুন্দর ও স্বাভাবিকসহ পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ রাখতে ধূমপানের মতো বাজে অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। এই কনটেন্ট এ লেখক ধূমপান ছাড়ার কার্যকরি ও ঘরোয়া উপায়সহ এর উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তাই যারা সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ জীবনের জন্য ধূমপান ছাড়তে চান তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী বলে আমি মনে করি।

    Reply
  61. চিকিৎসাশাস্ত্র বলে ধুমপান বিষপান আর ইসলামী বিধানে হারাম করা হয়েছে। ধূমপান ব্যক্তি নিজের ও তার আশেপাশের মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ছাড়ার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সহায়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া নিয়মকানুন গুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে পারলে ধুমপান মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব । আর এখানে তারই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে । এটি বর্তমান সময়ের জন্য অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট

    Reply
  62. একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে হলে নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে এবং তার সাথে পারিবারিক সহায়তাও থাকতে হবে। ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি মেনেও ধূমপান ত্যাগ করা সম্ভব। উক্ত কন্টেন্ট এ তারই দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে একটি যুগোপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেবার জন্য।

    Reply
  63. কন্টেন্ট টি ধুমপানের স্বাস্থ্যঝূকিঁ থেকে শুরু করে , যারা ধূমপান ছেড়ে আবার সুস্থ জীবনে ফিরে যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কিছু বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছে। প্রতিটি পদ্ধতি পাঠকের জন্য ধাপে ধাপে সহজ ও সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। যারা ধূমপান ছাড়ার প্রতিজ্ঞা করেছেন তাদের জন্য নিঃসন্দেহে এটি একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ কন্টেন্ট। আপনার প্রচন্ড ইচ্ছা ও কঠোর মনোবলই আপনাকে একটি নতুন জীবন উপহার দিতে পারে। ধুমপান ছাড়ুন। সুস্থ ভাবে বাঁচুন।

    Reply
  64. ধূমপান মারাত্মক ক্ষতির কারণ এই কথাটা আমরা সবাই জানি। তারপরও এই মারাত্মক নেশার থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে আসায় একটি কঠিন বিষয়। কিন্তু চেষ্টার কাছে মানুষ হার মানে মানুষ পারে না এমন কোন কাজ নেই। আর এই আর্টিকেলটিতে কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ধূম পান ত্যাগ করা যায় তা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই আর্টিকেলটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে

    Reply
  65. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।যারা ধুমপান করে তারা শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয় এবং পাশের মানুষেরও হ্মতি সাধন করে।যারা অনেক চেষ্টার পরেও ধূমপান ছাড়তে পারছেন না তারা কনটেন্টটি থেকে উপকৃত হবে।ধন্যবাদ, লেখক কে মূল্যবান একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  66. ধূমপান ছাড়ার জন্য ও সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে। আর তার সাথে কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যেগুলো সঠিকভাবে মেনে চললে সহজেই ধূমপান ত্যাগ করা সম্ভব, সেটি এই কনটেন্টে সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  67. প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারণে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সাথে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জেনেও তারা ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া উচিত।

    Reply
  68. ধূমপান বিষপান।একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবন গঠন করতে ধূমপান ত্যাগ করা অত্যাবশ্যক।আর এজন্য নিজস্ব ইচ্ছাশক্তির প্রয়োগ করে পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চলার চেষ্টা করতে হবে।আর সাথে মনে রাখতে হবে ধূমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি কঠিন তবে অসম্ভব নয়।ধন্যবাদ লেখককে এমন সচেতনতামূলক একটি কনটেন্ট আমাদের পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  69. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।এটি শুধু ধূমপায়ী নয় তার আশেপাশের মানুষের জন্যও ক্ষতিকর।এই কথাটি জেনেও মানুষ ধূমপান করে।কারণ এটি তখন নেশায় পরিণত হয়।এই নেশা ছাড়াতে প্রয়োজন নিজের সদিচ্ছা ও পরিবারের সহযোগিতা। এই দুইয়ের মাধ্যমে ধূমপানের মতো নেশা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব আর সাথে দরকার একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাস।এই কনটেন্ট পড়ে আমরা জানতে পারলাম কোন কোন খাদ্যভ্যাসের মাধ্যমে ধূমপান থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে।এই কনটেন্ট টি সবার উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  70. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এই কথাটি মানুষ জেনেও ধূমপান করে | এই আর্টিকেলটিতে যেসব পদ্ধতি দেখানো হয়েছে তা সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ | ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে সবকিছু গুছিয়ে উপস্থিত করার জন্য

    Reply
  71. ধূমপান এক ধরনের বিষ পান, এই জীবন নাশকারি এবং মরণব্যাধি ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ধূমপান পরিত্যাগের কিছু ঘরোয়া টিপস ব্যবহার করে আমরা আমাদের জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালিত করতে পারি।আর তারজন্য আমাদের একটি সুন্দর খাদ্যাভাস তৈরি করা প্রয়োজন। কনটেন্ট টি তৈরি করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  72. এ ধরনের কন্টেন্ট সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সহায়তা করবে। অসাধারণ কন্টেন্ট। যারা ধূমপান ত্যাগ করতে চায় তাদের জন্য সহায়ক হবে এই কন্টেন্টটি।

    Reply
  73. ধুমপানের কারনে আমাদের দেশে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ ক্যান্সার এবং হৃদরোগ সহ বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ধুমপান হলো বিষপান সমতূল্য। শুধু পার্থক্য হলো বিষপান মানুষের তাৎক্ষণিক মৃত্যু ঘটায় আর ধুমপান মানুষের ধীরে ধীরে মৃত্যু ঘটায়। আমাদের নিজের, পরিবারের এবং সমাজের জন্য ধুমপান ত্যাগ করা উচিৎ। ধুমপান ত্যাগ করার জন্য আমরা এসকল ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারি।

    Reply
  74. ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে।ধুমপানের কারনে আমাদের দেশে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ ক্যান্সার এবং হৃদরোগ সহ বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই কনটেন্ট পড়ে আমরা জানতে পারলাম কোন কোন খাদ্যভ্যাসের মাধ্যমে ধূমপান থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে।এই কনটেন্ট টি সবার উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  75. ধুমপান সাস্থের জন্য ক্ষতিকর এটা জেনেও হাজারো মানুষ এই ধুমপান নামে বিষ পানে আসক্ত। ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ মানুষ নানা ধরনের মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ধুমপান শুধু ব্যক্তির নিজের জন্য ক্ষতিকর নয়,আশেপাশে মানুষদের জন্যও ক্ষতিকর। তাই ধুমপান পরিত্যাগ করা জরুরী। উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক ধুমপান পরিত্যাগের কিছু ঘরোয়া উপায় দেখিয়েছেন যা ধূমপায়ী ব্যাক্তিকে ধুমপান করা থেকে বিরত রাখবে এবং সুন্দর একটি খাদ্যাভ্যাস তৈরি করতে সাহায্য করবে।

    Reply
  76. কিছু আবেগ, উৎকণ্ঠা এবং হতাশাকে দমন করার জন্য অনেক সময় মানুষ ধূমপান চালিয়ে যায়। দৈনন্দিন কিছু কারণ আছে যখন আপনার ধূমপান করতে ইচ্ছা করে।

    ধূমপান বর্জনের জন্য প্রয়োজন ধৈর্য এবং পরিকল্পনা। আপনার বর্জন পরিকল্পনার সফলতার জন্য আগে থেকে সিদ্ধান্ত নিন। পরিকল্পনা নিন কবে কখন কীভাবে আপনি ধূমপান ছাড়বেন।

    এই আর্টিকেলটিতে ধুমপান বর্জন করার বিভিন্ন উপায় গুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা ধুমপান ছাড়তে চান তাদের জন্য খুবই যুগোপযোগী একটি লেখা। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  77. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান করার কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। ধূমপান ছাড়তে হলে অবশ্যই নিজের ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে এবং একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নিজের পরিবারের লোকদের সাহায্য নিয়ে এবং ঘরোয়া কিছু নিয়ম অবলম্বন করে লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর উপকারি আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য ধূমপান বর্জন করা সম্ভব হবে। ধূমপান বর্জনকারীদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারে আসবে । কারণ এখানেধূমপান বর্জনের নিয়মাবলী বর্ণনা করা হয়েছে । লেখক কে ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা উপকারী আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  78. তোমরা অসুস্থতার আগে সুস্থতাকে গণিমত (সম্পদ) মনে করো।— মহানবি হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
    ধুমপান ক্ষতিকর জেনেও, অনেকে মানুষ এতে আসক্ত হয়ে পড়ছেন। ফলস্বরূপ হৃদরোগ,ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
    ধুমপানকারী ব্যক্তির জন্য তার আশেপাশের মানুষেরও ক্ষতি হয়। তাই নিজের এবং পরিবারের সুস্থতার জন্য এই বদ অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত।
    এই উপকারী লেখনীর মাধ্যমে ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিভাবে ধুমপান ত্যাগ করা যায় তা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।

    Reply
  79. ধূমপান ছাড়ার কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে এবং তা বাস্তবায়ন করতে ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ। ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চলার মাধ্যমে একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করা সম্ভব। ধূমপান ছাড়ার পর শরীরে দ্রুত ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা দেয় এবং দীর্ঘমেয়াদে স্ট্রোক, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। সচেতনতা ও সঠিক প্রচেষ্টা ধূমপান মুক্ত জীবনের পথে সাহায্য করতে পারে। ধুমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।
    ধুমপান সম্পর্কে এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

    Reply
  80. ধূমপান যে আমাদের শরীরের কত বড় ক্ষতি করে সেটা জানার পরেও অনেকেই এটা ছাড়তে পারছে না। ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ মানুষ নানা ধরনের মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়।তাই নিজের এবং পরিবারের সুস্থতার জন্য এই বদ অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। এ ধরনের কন্টেন্ট সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সহায়তা করবে। অসাধারণ কন্টেন্ট। যারা ধূমপান ত্যাগ করতে চায় তাদের জন্য সহায়ক হবে এই কন্টেন্টটি।

    Reply
  81. প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে।ধুমপান ক্ষতিকর জেনেও, অনেকে মানুষ এতে আসক্ত হয়ে পড়ছেন। ফলস্বরূপ হৃদরোগ,ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।ধূমপান ছাড়ার কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে এবং তা বাস্তবায়ন করতে ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ। ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চলার মাধ্যমে একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করা সম্ভব।তবে মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।এই কনটেন্ট টি সবার উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  82. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এ কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ঘরোয়া পদ্ধতিতে সঠিক নিয়ম মেনে ধূমপান ত্যাগ করা যায় এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম। এ আর্টিকেলটি অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বিষমুক্ত একটি সুন্দর ও সুস্থ জীবনে অধিকার সবারই আছে। জনসচেতনতা বাড়াতে আর্টিকেলটির ভূমিকা অতুলনীয়।

    Reply
    • ধূমপানের মাধ্যমে শুধু যে ধূমপান করে তার ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি এর ধোয়ার মাধ্যমে পরিবেশ ও আশেপাশের মানুষ দের ও ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। যারা ধূমপান ছাড়তে চায় তারা কন্টেন্টটিতে দেওয়া ঘরোয়া টিপস গুলো অনুসরণ করতে পারে। যার মাধ্যমে তারা ধূমপান থেকে ধীরে ধীরে মুক্তি পেতে পারে।

      Reply
  83. ধূমপান একটি ক্ষতিকর নেশা। ধূমপান করা বিষ পান করার সমান। তাই ধূমপান ছাড়ার জন্য প্রবল ইচ্ছা সুখে থাকা প্রয়োজন। ধূমপান করলে নিজের পরিবার এবং নিজের ক্ষতি হয়। ধর এর কারণে অনেক বড় বড় রোগ হয়। ধূমপান করে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। তাই আমাদের পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া পদ্ধতি এবং নিয়ম কানুন মেনে ধূমপান থেকে মুক্তি পাওয়া উচিত। এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  84. ধূমপান বর্তমান সমাজের একটি মারাত্মক ব্যাধি। ধূমপান হচ্ছে বিষপানের সমতুল্য। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে ধূমপানের কারণে। এটি শুধু মানুষকে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে না, আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই যারা ধূমপায়ী আছে তাদের উচিত নিজের সাথে নিজের সংকল্প করা যে,আমাকে এই ক্ষতিকর দিক থেকে সরে আসতে হবে। এবং ধূমপান ছাড়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আমরা ঘরোয়া টোটকা গুলো ফলো করতে পারি। তবে অবশ্যই নিজের ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে।

    Reply
  85. ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। এইসব পজিটিভ কন্টেন্ট গুলো আমাদের জন্য খুব উপকারী।

    Reply
  86. ধুমপান করা ব্যক্তি নিজের ও তাঁর আশেপাশের মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এখানে ধুমপান ছাড়ার কিছু সহজ উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। যারা ধুমপান করেন এবং ধুমপান ছাড়তে আগ্রহী তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট।

    Reply
  87. এই লেখাটি ধূমপান ছাড়ার গুরুত্বপূর্ণতার উপর বিশেষ জোর দেয়। এটি বিশেষভাবে বলে যাচ্ছে ধূমপান থেকে কি কি মেয়াদকালীন প্রভাব থাকতে পারে, এবং এর বিষপান থেকে মুক্তির উপায়। লেখাটি অনুশীলনের জন্য মূল্যবান সুপারিশ ও তথ্য সরবরাহ করছে। এটি পড়ে মানুষ তাদের স্বাস্থ্য ও জীবনের জন্য ধূমপান ছাড়ার প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য উৎসাহিত হতে পারেন।

    Reply
  88. ধূমপান শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর জেনেও যারা এ বদঅভ্যাসটিকে ত্যাগ করতে পারছেননা তাদের জন্য কন্টেন্টটি বেশ কাজে আসবে।

    Reply
  89. ধুমপান একটি মরনাত্নক নেশা। যেটা ছাড়া খুব কঠিন। তবে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে ও ঘরোয়া ট্রিপস্ গুলো মেনে চললে আশা করি ধুমপান ছাড়া সম্ভব।যেমন: আদা চা,মধু,আঙ্গুরের রস,লেবু,মধু ও জোয়ান,গ্রীন টি,খাবারের ধরনে পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয় গুলো মেনে চললে ধুমপান ছাড়া সহজ হবে। যারা ধুমপান ছাড়তে আগ্রহী তাদের জন্য এই কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  90. একটা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন সবার কাম্য। এই সুস্থ জীবনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় ধুমপানের মত একটি খারাপ অভ্যাস। কিন্তু আমাদের একটি কথা মাথায় রাখতে হবে, মানুষ অভ্যাসের দাস না বরং অভ্যাসই মানুষের দাস। ধুমপানের মত খারাপ একটি অভ্যাস আমরা চাইলে ঘরোয়া ভাবেই সমাধান করতে পারি। উপরোক্ত কনটেন্টটি আমাদের এই অভ্যাস ছাড়াতে অনেক সাহায্য করবে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ও যুগোপযোগী কনটেন্ট আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  91. ধুমপানের আসল চেহারা হল রোগ, মৃত্যু ও ভয়াবহতা। তামাক শিল্পের যে গ্ল্যামার দেখানোর চেষ্টা করে তা নয়। ধুমপান করে ধুমপায়ী যেমন নিজের ক্ষতি করে তেমনি পরিবার, সমাজ ও পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করে। ধুমপান থেকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে সহজে মুক্তি পাওয়া যায় যদি ধুমপায়ীর ইচ্ছে শক্তি দৃঢ় থাকে ও পরিবারের সর্বাত্মক সাহায্য থাকে। আমরা যদি আমাদের তৎপরতা বৃদ্ধি করি,আর এই ধরনের কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সচেতনতা ও সমাধান মূলক পোস্ট করি তবে ইনশাআল্লাহ একদিন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।

    Reply
  92. মানুষ কখনো জেনেবুঝে বিষ পান করেনা। কিন্তু ধুমপান এমন জিনিস যা মানুষ জেনে বুঝে পান করে থাকে। এর ক্ষতি সম্পর্কে জেনেও এর থেকে বের হতে পারেনা। আর্টিকেলটিতে সুন্দর ভাবে এর থেকে বেরিয়ে আসার নানান উপায় দেখানো হয়েছে। যারা ধুমপান ত্যাগ করতে চাচ্ছেন তারা পড়লে উপকৃত হবে ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  93. ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করা সম্ভব।ধুমপান থেকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে সহজে মুক্তি পাওয়া যায় যদি ধুমপায়ীর ইচ্ছে শক্তি দৃঢ় থাকে ও পরিবারের সর্বাত্মক সাহায্য থাকে।একটা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন সবার কাম্য। এই সুস্থ জীবনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় ধুমপানের মত একটি খারাপ অভ্যাস।তাই এর থেকে আমাদের সবাইকেই সাবধান থাকতে হবে।

    Reply
  94. ধুমপানে বিষপান। অথচ প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারণে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।মানুষ অভ্যাসের দাস।কোন অভ্যাসই একদিনে পরিবর্তন সম্ভব নয়।ধুমপান এমন একটি ক্ষতিকারক বদঅভ্যাস যা ছাড়ার জন্য কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলা যায় তাহলে একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করা যায়।ঘরোয়া উপায়গুলো হল-আদা চা, মধু ও দারচিনি, আদা ও আমলকীর গুড়া, লেবু, ব্লাক সল্ট ,মধু, মৌরি ও জোয়ান বীজ, ওটস, মূলা ও মধু, পানি, আঙুরের রস,গ্রিন টি,এবং খাবারের ধরন পরিবর্তন। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপান ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনেও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে ধুমপান ছাড়লে শরীরে অনেক ধরনের পরিবর্তন হতে থাকে,কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।স্ট্রোক,ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। ধূমপান ছাড়লে এভাবে মানুষ পরিপূর্ণ ভাবে স্বাভাবিক আবস্থায় ফিরে আসতে ১০বছর লাগে।এই কন্টেনটি একটি সচেতনমূলক কন্টেন্ট ।ধন্যবাদ লেখককে এমন সচেতনতামূলক একটি কনটেন্ট আমাদের পড়ার সুযোগ করে দেবার জন্য।

    Reply
  95. ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং এটি একটি নেশা। কোন নেশা দ্রব্য হঠাৎ ত্যাগ করা কোন সহজ ব্যাপার নয়। এজন্য দরকার প্রচন্ড ইচ্ছাশক্তি। কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অনুশিলনের মাধ্যমে ধুমপানমুক্ত জীবন গঠন করা সম্ভব। ধুমপান শুধুমাত্র ধুমপায়ীর জন্যই ক্ষতিকর নয় বরং ধুমপায়ীর পরিবারও স্বাস্থ্য ঝুকির মধ্যে থাকে। আর এই কন্টেন্টটি পড়লে ধুমপান ছাড়ার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আমরা জানতে পারব। পাশাপাশি ধুমপান ছাড়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানা যাবে। তাই যে কোন ধুমপায়ীর জন্য কন্টেন্ট অত্যন্ত উপকারী।

    Reply
  96. Quitting smoking at home involves various strategies such as using nicotine replacement therapy, setting a quit date and sticking to it, finding alternative activities to replace smoking, seeking support from friends and family, managing stress through relaxation techniques, staying hydrated, and adopting a healthy lifestyle. Additionally, staying motivated and persistent in your efforts is crucial for success.

    Reply
  97. আমরা উপরে উল্লেখিত ঘরোয়া পদ্ধতিতে ধূমপান ছাড়ার সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি। মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব।তাই আমাদের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আশাকরি এই কন্টেন্ট থেকে সবাই উপকৃত হবে।

    Reply
  98. আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি। তবে মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান ছাড়তে ছাইলে কিছু খাবার এড়িয়ে যেতে হবে। যে সমস্ত খাবার খেলে ধূমপান করার ইচ্ছা হবে ঐ সমস্ত খাবার পরিত্যগ করুন।আদা চা, মধু ও দারচিনি, আদা ও আমলকীর গুড়া, লেবু, ব্লাক সল্ট ,মধু, মৌরি ও জোয়ান বীজ, ওটস, মূলা ও মধু, পানি, আঙুরের রস,গ্রিন টি হতে পারে এর বিকল্প কিছু।ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  99. যারা ধুমপায়ী তারা যদিও জানে ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর কিন্তু সহজে তারা তা ছাড়তে পারে না। তবে উপরোক্ত কন্টেন্ট টি পড়ে আশা করি তারা মোটিভেটেড হবে এবং ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে।

    Reply
  100. ধূমপান একটি সুন্দর জীবন যাপনের পথে নানাভাবে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।যারা ধূমপান করেন তারা মনে করেন এই অভ্যাস ত্যাগ করা অসম্ভব। এই কনটেন্টের মাধ্যমে বোঝা যায় এটি আসলে অসম্ভব নয় এবং এর জন্য প্রয়োজন চেষ্টা ও লাইফস্টাইলের পরিবর্তন।এই কনটেন্টে ধুমপান ছাড়ার বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য উপায় সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  101. ধুমপান বিষপানের সমান।সুস্থ জীবন যাপনের জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তির প্রয়োগের মাধ্যমে ধুমপান ছাড়ার জন্য কঠোর হতে হবে ধুমপায়ীদের।সুস্থ ও শান্তিপূর্ন ধুমপান মুক্ত জীবন গঠনে ধুমপান ত্যাগের কোন বিকল্প নেই।বিভিন্ন ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বম করেও এটি ত্যাগের চেষ্টা করা যায়।

    Reply
  102. ধূমপান করা যেমন স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ , তেমনি ইসলামি শরীয়াহ দিক দিয়েও নিষিদ্ধ। যারা ধূমপান ছাড়তে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও পারছেন না,তারা এই কনটেন্ট টি ফলো করে দেখতে পারবেন।আশা করি ধূমপান ছাড়া জন্য সঠিক গাইডলাইন পাবেন।

    Reply
  103. ধূমপান বিষপানের সমান। কিছু মানুষ জেনেও এই বিষ পানে আসক্ত হয়। ধূমপায়ীর জন্য ধূমপান ত্যাগ করা কষ্টসাধ্য। এই ধুমপান হৃদরোগ ও ফুসফুসের ক্যান্সার সহ নানা মরণব্যাধির কারণ হয়ে থাকে। একটি সুস্থ জীবন যাপন করতে হলে ধুমপায়ীর উচিত পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া নিয়ম কানুন গুলো মেনে ধূমপান ত্যাগে কঠোর হওয়া। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  104. বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষের বিশেষ করে পুরুষদের শারীরিক অসুস্থতা তথা স্বাস্থ্যের অবক্ষয়ের অন্যতম প্রধান কারণ হলো ধূমপান । ধূমপান করা শুধু ধূমপায়ীদের জন্য না তার আশেপাশের মানুষ ও পরিবেশের জন্যও মারাত্মক ক্ষতিকর । ফলে এই ক্ষতি থেকে বাঁচতে ধূমপান পরিহার করা অবশ্যই জরুরি । যদিও এই নেশা থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয় । নিজের মানসিক শক্তি ও বিভিন্ন কার্যকরী উপায় অবলম্বনে এটি ছাড়া সম্ভব । এতে আমরা অবশ্যই উপরে উল্লিখিত ঘরোয়া উপায়সমূহ অবলম্বন করতে পারি যা অত্যন্ত কার্যকরী ।

    Reply
  105. ধূমপানে বিষপান—সবারই জানা। তবু আজও বহু মানুষ ধূমপানের নেশায় ডুবে আছেন। নিজেদের স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা তাঁরা হয়তো ভাবেন না। কিন্তু অন্যদেরও মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলেন। ধুমপায়ি ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ভোগেন।পরিবারের কথা চিন্তা করে অনেকই আবার ধুমপান ছাড়তে চান।কিন্তু তারা সঠিক উপায় ও পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত না হওয়ায় ধুমপান ছাড়তে পারেন না।এই কনটেন্ট এ লেখক ধুমপান ছাড়ার কার্যকরি ও ঘরোয়া উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য। “জাযাকাল্লাহ খায়রন”।

    Reply
  106. Smoking is the worst habit ever, unfortunately it is increasing day by day.
    Those who are eagerly trying to avoid it, this content can be a path finder to them.

    Reply
  107. ধূমপানের কারনে যেমন অনেক জটিল রোগ হয়ে থাকে,তেমনই কঠিন একটি নেশায় আসক্ত হয়ে পরে ধূমপায়ী ব্যাক্তি। তাই সে চাইলেও অনেক সময় এই নেশা ছারতে পারেনা। তদ্রুপ উপরের খাদ্য উপোকরনগুলো যেমনই একজন ব্যাক্তিকে ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করবে তেমনই এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি। তাই কঠিন মনোবলের সাথে এই ঘরোয়া টিপস গুলো গ্রহনের মাধ্যমে একজন মানুষ খুব সহজেই ধূমপান ছাড়তে পারবে। লেখকের এই লেখাটি হতে আমি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শিখতে পেরেছি।

    Reply
  108. ধূমপানের কারণে শরীরে বাসা বাঁধে ক্যান্সারসহ আরও অনেক জটিল রোগ। ক্যান্সারের কথা জেনেও শুধু অভ্যাসের কারণে অনেকে ধূমপান ছাড়তে পারেন না।এই মরণ নেশার প্রতি প্রবল আকর্ষণ প্রতিনিয়ত মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।এ থেকে বাঁচার জন্য প্রচুর পানি পান করুন।আদা চা বা কাঁচা আদা খেতে পারেন।এতে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান নানাভাবে সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছাকে দমিয়ে দেয়।প্রতিদিন ভিটামিন এ, সি ও ই সমৃদ্ধ ক্যাপসুল অথবা খাবার খান।খেতে পারেন আঙুরের রস।মধুতে থাকা ভিটামিন, এনজাইম এবং প্রোটিন শরীর থেকে নিকোটিন বের করে দেয় ও সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছাকেও নিয়ন্ত্রণে করে।ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  109. “ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ” – প্যাকেটের গায়েই লেখা থাকে কথাটা। ধূমপানের ক্ষতিকারক বিষয়টি জানেনা এমন খুব কম মানুষ পাওয়া যাবে। ধূমপান মানে বিষপান। অথচ জেনে-বুঝে মানুষ ধূমপান করে। ধূমপানের কারণে ক্যান্সার, হ্রদরোগ, স্ট্রোক, ফুসফুসের ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ মানবদেহ আরও অসংখ্য জানা-অজানা রোগে আক্রান্ত হয়। প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারণে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যায়। এত ক্ষতিকর দিক জানার পরেও ধূমপায়ীরা ধূমপান ছাড়তে পারেনা। কারণ ধূমপান হলো একটি নেশা। আর নেশা ছাড়ানো সহজ কাজ নয়।

    মানুষ একবার যে অভ্যাসে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে তা থেকে ফিরে আসা কঠিন কিন্তু সম্ভব। কেননা মানুষ হলো অভ্যাসের দাস। নিজের ইচ্ছাশক্তি থাকলে এই কঠিন কাজও করা সম্ভব। আমাদের পরিবারের কথা চিন্তা করে, সন্তানদের কথা চিন্তা করে, নিজের জীবনকে সুস্থ রাখতে ধূমপান ছাড়তে হবে।

    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য। এই কনটেন্টটি পড়ার ফলে অনেক ধূমপায়ীরা ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো জানতে পারবে। যার দরুণ অনেক মানুষ ধূমপান ছেড়ে সুস্থ জীবনে ফিরে আসতে পারবে ইং-শা-আল্লহ।

    Reply
  110. একটি সুস্থ জিবন আমাদের খুবি প্রজন
    আর ধুমপান আমাদের জিবনের অনেক ক্ষতি করে এটা সবাই জানি মানতে পারিনা ধুমপান আমাদের শরিরে ফুসফুসের ক্যান্সার ঘটায় শরিরের নানা ধরনের রোগ বাসাবাধে তাই আমাদের জিবন থেকে ধুমপান পরিহার করা অতন্তো জরুরি আমাদের জিবন সুস্থ রাখতে হলে পরিবারের সহয়তা নিয়ে ধুম পান থেকে বিরত থাকা উচিত সম্মানিয় লেখক যে কনন্টেটি লিখেছেন সত্যি আমাদের সবার উপকারে আসবে তাই একবার হলেও কনন্টেটি পরা উচিত।

    Reply
  111. ধুমপান আমাদের সমাজে মারাত্তক ব্যধি রুপে দাড়িয়েছে ৷ মধ্যপ নিজে ষ্কতিগ্রস্থ হয় ৷ কিন্ত ধূমপায়ী নিজে এবং পরিবার সবাইকে ষ্কতিগ্রস্ত করে ৷
    আলোচ টিপস নিজে গ্রহন করি অন্যকে উৎসাহিত করি ৷ সার্বজনিন প্রচার প্রসারে সমাজ হবে আলোকিত ৷

    Reply
  112. প্রতিটি মানুষ সুন্দর জীবনের প্রত্যাশা নিয়ে বেড়ে উঠে। কিন্তু পথিমধ্যে নানাভাবে প্ররোচিত হয়ে ধূমপান এর মতো ভয়ংকর নেশায় আসক্ত হয়ে উঠে। নিজের ভুল বুঝতে পেরে আবার অনেকে ফিরে আসতে চাই। অনেক সময় রিহ্যাব সেন্টার এর গিয়ে সুস্হ হয়ে ফিরে আসাটা ব্যয়বহুল ও কষ্টসাধ্য। তাই উল্লেখিত কন্টেন্ট অনুযায়ী ঘরোয়াভাবে যে কেউ চাইলে আল্লাহর রহমতে কম খরচে মারণব্যাধি আসক্তি থেকে রক্ষা পেতে পারে।ধন্যবাদ কন্টেন্টটি যিনি উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  113. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেনে ও বেশিরভাগ মানুষই ধূমপান করে।ধূমপান করাটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে,
    কথায় আছে মানুষ অভ্যাসের দাস,৷ তাই হঠাৎ করে কেউ চাইলে অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে না,,তবু ও নিজের স্বাস্থ্যের কথা এবং চারপাশের আত্মীয় পরিজনের কথা চিন্তা করে ধূমপান পরিত্যাগ করা উত্তম।

    Reply
  114. ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।

    Reply
  115. ধূমপান একটি মারাত্মক নেশা। এটি যার শরীরে প্রবেশ করে তাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। এই বিষক্রিয়া থেকে বাঁচতে হলে এর নেশা ছাড়তে হবে। এই কনটেন্টে লেখক অনেক ধরনের উপায় লিখেছেন। তাছাড়া ধূমপান ছাড়ার উত্তম সময হচ্ছে রমজান মাস। এই মাসে ধূমপান ছাড়ার প্রচুর সুবিধা রয়েছে। ধূমপানমুক্ত জীবন গড়া উচিত এবং আমাদের পরিবার ও পরিবেশকে সুস্থ রাখা উচিত।

    Reply
  116. ধূমপানের কারণে শরীরে বাসা বাঁধে ক্যান্সারসহ আরও অনেক জটিল রোগ। ক্যান্সারের কথা জেনেও শুধু অভ্যাসের কারণে অনেকে ধূমপান ছাড়তে পারেন না। এই মরণ নেশার প্রতি প্রবল আকর্ষণ প্রতিনিয়ত মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
    সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। পজিটিভ ভাবনা চিন্তা করুন। অন্য কোনও কাজে মন দিন। সেই সঙ্গে নিজেকে একটা রুটিনের মধ্যে বেঁধে ফেলুন। একটা নির্দিষ্ট সময় ঘুম থেকে ওঠা, শরীরচর্চা, সুষম খাওয়া-দাওয়া। দেখবেন অনেক ভালো আছেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।

    Reply
  117. ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও জানিয়েছে, অন্যদের তুলনায় ধূমপায়ীদের ক্যান্সারসহ আরো অনেক জটিল রোগ সংক্রমণের পর মারাত্মকভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ক্যান্সারের কথা জেনেও শুধু অভ্যাসের কারণে আমরা অনেকে ধূমপান ছাড়তে পারি না।তাই বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ হলো, ধূমপান ছেড়ে দিন। কারণ সুস্থ থাকতে চাইলে ধূমপান বর্জন করা জরুরি। অনেকেই ধূমপান ছাড়তে চেয়েও পারেন না। ফলে তাদের এই অভ্যাস ত্যাগের প্রক্রিয়া অনেক সময় সঠিক থাকে না।ধূমপানের মতো অভ্যাস চাইলেই একদিনে ছাড়া সম্ভব হয় না। কিছুটা সময় নিতে হয়। ধূমপান ছাড়ার জন্য সবার আগে প্রয়োজন নিজের ইচ্ছাশক্তি এবং সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে।আমরা যদি ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারি ,তাহলে আমরা একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবো। এইজন্য প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।ধূমপান ছাড়লে এভাবে মানুষ পরিপূর্ণ ভাবে স্বাভাবিক আবস্থায় ফিরে আসতে ১০বছর লাগবে। যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি চাইলে সম্ভব। তবে অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে থাকে। তাই আমাদের উচিত সচেতন হওয়া। তাই আমরা যদি ঘরোয়া পদ্ধতিতে সঠিক নিয়ম মেনে চলার চেষ্টা করতে পারি তাহলে ধূমপান প্রতিক্রিয়া নামক থেকে আমরা একটি সুন্দর এবং সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবো।ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন। এই কন্টেন্ট টি ধূমপান ছাড়ার প্রতি যাদের আগ্রহী আছেন তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ, এতো সুন্দর করে এই কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য। আশা করছি আগ্রহীদের ধুমপান ছাড়ার জন্য এই কনটেন্টি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  118. ধূমপান হল বিষপান, এর ফলে মানুষ বিভিন্ন মরণব্যাধি রোগে আক্রান্ত হয়। বিশ্বে ধূমপানের কারণে লক্ষাধিক মানুষ প্রতিবছর জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। ধূমপান একটি মারাত্মক বদ অভ্যাস, কিন্তু সঠিক নিয়ম মেনে চললে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে আমরা এর থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি। বিভিন্ন ধরনের ঘরোয়া খাবার ও পানীয় ধূমপান থেকে পরিত্রান পেতে সহায়তা করে। সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন এর জন্য ধূমপানমুক্ত জীবনযাত্রা গুরুত্বপূর্ণ। উক্ত কনটেন্টটিতে ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা ও ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া উপায় গুলো বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের ধূমপান মুক্ত জীবন গঠনে সহায়তা করবে।

    Reply
  119. ধূমপান একটি মারাত্মক ব্যাধি,বদঅভ্যাস ও মরণাত্মক নেশা।এটি খাওয়া বিষ পানের সমতুল্য। এটি আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ তা আমরা জেনেও প্রতিনিয়তই ধূমপানের নেশায় নিজেদেরকে ডুবে দিচ্ছি।ধূমপায়ী ব্যক্তি ধূমপান করার মাধ্যমে নিজের ক্ষতি করার পাশাপাশি তাঁর আশেপাশের মানুষের জীবনকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলছে।তাই নিজের স্বাস্থ্যের ও আশেপাশের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে ধূমপান ত্যাগ করা জরুরী।যদিও এটি ত্যাগ করা কঠিন ও সময়াসাপেক্ষ কিন্ত সম্ভব। ব্যক্তির নিজের প্রচন্ড মনোবল, ইচ্ছাশক্তি ও পরিবারের সদস্যদের সহায়তায় এই বাজে অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারে।এই কন্টেন্টটিতে লেখক কীভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ধূমপান ত্যাগ করা যায় তা সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন। যারা ধূমপান ত্যাগ করতে আগ্রহী তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি উপকারী হবে।

    Reply
  120. ধূমপান মানে বিষ পান। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এটি মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ শ্বাসকষ্ট হৃদরোগ এবং নানা জটিল রোগের সৃষ্টির করে। ধূমপানে অভ্যস্ত ব্যক্তি চাইলে সহজেই এই অভ্যাস পরিত্যাগ করতে পারে না। তবে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি মেনে চললে এবং নিয়মিত তা অনুসরণ করলে এই প্রচেষ্টা সহজ হতে পারে।

    Reply
  121. ধূমপান মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তবে এই অভ্যাস পরিত্যাগ করা সম্ভব।এর জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি দিয়ে কঠিন সিদ্ধান্তে আসতে হবে। সেজন্য কিছু খাদ্যাভাসের পরিবর্তন জরুরি। পরিবারের সহায়তা নিয়ে যেসব খাদে্্যর মাধ্যমে ধূমপান পরিত্যাগ করা যায়,তা গ্ৰহন করে সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে হবে।

    Reply
  122. ধূমপায়ী ব্যক্তি শুধু নিজের ক্ষতি করে না তা আশেপাশের মানুষেরও ক্ষতি করে। মন থেকে চাইলে ঘরোয়া ভাবে সহজেই ধূমপান ছাড়া যায়।ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  123. ধূমপান মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
    যারা ধূমপান করেন ও ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  124. ধূমপান আর ধূমপায়ী ব্যক্তি দুটোই সমাজের জন্য ক্ষতিকর। প্রতিনিয়ত ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। অতিরিক্ত সেবনের ফলে মানুষ ফুসফুসের ক্যান্সার, মুখগহ্বরের ক্যান্সারসহ আরো নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ধূমপান ধীরে ধীরে একজন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয় তা জানা সত্ত্বেও অনেকেই ধূমপান করে। ধূমপান নামক এই ভয়ানক বদ-অভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে আমাদের কঠোর সাধনা একটু সচেতনতা আর নিয়ম মাফিক খাদ্যাভাস প্রয়োজন।তাই ধূমপান মুক্ত জীবন গড়তে এই কনটেন্ট এ উল্লেখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করে চললে একজন ধূমপায়ী ব্যক্তির জন্য তা ফলপ্রসূ হবে ইন্শা-আল্লহ

    Reply
  125. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর।প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত এবং ধূমপান ছাড়ার জন্য কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার।
    সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন।

    Reply
  126. ধুমপান মানুষকে মৃত্যু পর্যন্ত পৌঁছায়। ধুমপাম মানে বিষপান তাই যারা ধুমপান ছাড়তে পারছেন না তাদের জন্য এই ঘরোয়া টিপসগুলো খুব উপকারী ভূমিকা পালন করবে।
    এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অনেক অনেক
    ধন্যবাদ।

    Reply
  127. এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী এবং তথ্যবহুল। সুন্দরভাবে জীবন-যাপন করার জন্য সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া প্রয়োজন কিন্তু ধূমপান করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য ধূমপানমুক্ত জীবন অতিবাহিত করা খুবই প্রয়োজন। কিন্তু যারা ধূমপান করে তাদের জন্য ধূমপান থেকে বেরিয়ে আসা খুবই কঠিন কিন্তু তা অসম্ভব নয়। ধূমপান ছাড়ার জন্য ঘরোয়া উপায়গুলো অধিকতর কার্যকর,যা এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।আদা চা, মধু ও দারচিনি, আদা ও আমলকীর গুড়া, লেবু, ব্লাক সল্ট ,মধু, মৌরি ও জোয়ান বীজ, ওটস, মূলা ও মধু, পানি, আঙুরের রস,গ্রিন টি ইত্যাদি ধূমপান ছাড়ার জন্য সহায়ক হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। আমরা জানি, ধূমপান বিষ পানের সমান, যার কারনে লক্ষ লক্ষ মানুষ হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার, মুখ-গব্বরের ক্যান্সার সহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই আমাদের সকলের উচিত সুস্থ জীবন যাপনের জন্য ধূমপান থেকে বেরিয়ে আসা।

    Reply
  128. ধূমপান বিষ পান। ধূমপান ছেড়ে দেওয়া কঠিন।ধূমপান ধীরে ধীরে একজন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয় তা জানা সত্ত্বেও অনেকেই ধূমপান করে।ধূমপানে অভ্যস্ত ব্যক্তি চাইলে সহজেই এই অভ্যাস পরিত্যাগ করতে পারে না। তবে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি মেনে চললে এবং নিয়মিত তা অনুসরণ করলে এই প্রচেষ্টা সহজ হতে পারে।নিচের পদ্ধতি গুলো কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।

    Reply
  129. ধূমপান ছাড়ার সহায়ক ঘরোয়া উপায় মেনে চলা আমাদের জীবনে একটি বৃহৎ পরিবর্তন এনে দিতে পারে। এটি নিজের স্বাস্থ্য ও পরিবারের ভবিষ্যৎ রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি। ধন্যবাদ লেখককে তার সুন্দর ও প্রয়োজনীয় বিবৃতির জন্য।

    Reply
  130. ধূমপান মানেই বিষ পান। ধূমপান সমাজ থেকে শুরু করে, পরিবার-পরিজন এবং নিজের স্বাস্থ্যের ও জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই আমাদের উচিত উপরের কনটেন্টি থেকে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলা এবং নিজেকে ধূমপান থেকে মুক্ত করা। তাই লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য ।

    Reply
  131. আমাদের দেশে বর্তমানে ছোট থেকে বড় প্রচুর মানুষ ধূমপান করে। যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।তাই এর থেকে বেরিয়ে আসতে পোস্ট এ উল্লেখিত ঘরোয়া উপায় গুলো অত্যন্ত কার্যকারী।এ উপায় গুলো মেনে চললে যে কেউই এ ক্ষতিকর নেশা থেকে বের হতে পারবে।কনটেন্টি আমার জন্য খুবই দরকারি ছিল। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  132. ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সাধারণত হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং অন্যান্য জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। ব্যক্তিগত ইচ্ছাশক্তি এবং পরিবারের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ধূমপান থেকে নিজেকে সরিয়ে আনতে। এটি নিজের স্বাস্থ্য ও পরিবারের জন্য মূল্যবান প্রতিশ্রুতি। ধন্যবাদ লেখককে তার মূল্যবান ও প্রয়োজনীয় বিবৃতির জন্য।

    Reply
  133. প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।ধূমপান আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কেউ চাইলেই তার ইচ্ছাশক্তির সাহায্যে ধূমপান থেকে বিরত থাকতে পারবে, তবে পরিবারের লোকজনের সহযোগিতা অপরিহার্য।

    Reply
  134. ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।ধূমপান মানে বিষপান।ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে।ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করা সম্ভব। ধূমপান ছাড়লে কর্ম শক্তি বৃদ্ধি পাবে, স্ট্রোক, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। ধূমপানের কারনে প্রতিনিয়তই বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।মনে রাখতে হবে ধুমপান বিষপান।এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Repl

    Reply
  135. ধূমপান আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কেউ চাইলেই তার ইচ্ছাশক্তির সাহায্যে ধূমপান থেকে বিরত থাকতে পারবে, তবে পরিবারের লোকজনের সহযোগিতা অপরিহার্য।

    Reply
  136. আমাদের পজিটিভ রাখতে সাহায্য করে। ধূমপান আমাদের শরীরের অনেক বড় ক্ষতি করে। সেটা জানার পর ও যারা ধূমপান ত্যাগ করতে পারছে না, এই কনটেন্টটি পড়ে তাদের খুবই উপকারে আসবে। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  137. ধূমপান শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। ধূমপানের কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। ধূমপান বিষপান জেনেও মানুষ তাতে আসক্ত হচ্ছে। ধূমপান ত্যাগ করা কষ্টকর হলেও অসম্ভব নয়।কিছু ঘরোয়া টিপস ফলো করে ধূমপান ত্যাগ করা যায় সহজেই।এই কনটেন্টে তা খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যেকোনো ধূমপায়ী চাইলে এই কনটেন্টের সহযোগিতায় নিজের ধূমপান ত্যাগ করার জন্য সংকল্পবদ্ধ হতে পারে। আসুন আমরা ধূমপান ত্যাগ করি, নিজেকে এবং পরিবেশকে সুস্থ রাখি।

    Reply
  138. ধূমপান একটি দীর্ঘদিনের অভ্যাস। হঠাৎ করে এটা ছাড়া অনেকটাই কঠিন তবে অসম্ভব নয়।
    কিছু নিয়মকানুন পালন করলে ঘরোয়া উপায়ে সহজে ধূমপান ছাড়া সম্ভব। ধূমপান ছাড়ার কিছুদিন পর শরীরে পরিবর্তন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে, শরীরে রক্ত চাপ স্বাভাবিক হতে থাকে। নিকোটিনের মাত্রা কমতে শুরু করে। যকৃত মিউকাস ও ধোয়া অংশ পরিস্কার করে। কিছুদিন পর স্বাদ ও গন্ধের পরিবর্তন আসে। তখন পেটে খিদা লাগে, তারপর শ্বাসগ্রহনের সমস্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কর্ম শক্তি বৃদ্ধি পায়। এরপর আস্তে আস্তে রক্ত সন্ঞ্চালনের উন্নতি হতে থাকে। স্ট্রোক,ক্যান্সার ও
    হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।

    প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত। লেখাটি পড়লে ধূমপানের ক্ষতিকর দিক ও কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে ধূমপান ছাড়া যায় জানতে পারবে।

    Reply
  139. ☠️ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর☠️ এই বিষয় সম্পর্কে আমরা সকলে-ই অবগত হবার পর-ও এই স্মোকিং করার মতো বদঅভ্যেস গড়ে তুলি! কিন্তু পরিপূর্ণ সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনের জন্য এরূপ জীবনধারা কখন-ই কাম্য নয়❌
    উপরোক্ত কনটেন্ট-টিতে ধূমপান ত্যাগ করার কিছু চমৎকার টনিক উল্লেখ করা হয়েছে🪄 এবং ধূমপান ত্যাগ করার উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়েছে। ✅
    তরুণ সমাজ এবং প্রবীণ সমাজ উভয়ের জন্য এটি একটি বাস্তবসম্মত উপকারী কনটেন্ট 💓

    Reply
  140. ধূমপান ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি সাহসী পদক্ষেপ, যা দীর্ঘমেয়াদে একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুন্দর জীবনধারার দিকে পরিচালিত করে। পারিবারিক সমর্থন এবং ইচ্ছাশক্তির সাহায্যে ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে ধূমপানমুক্ত জীবন সম্ভব। ধূমপান ছাড়ার পর শরীরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে এবং বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমে যায়। সচেতন হোন, ধূমপান ত্যাগ করুন এবং জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  141. ধূমপান একটি মারাত্মক ব্যাধি।যা মানব দেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।ধূমপান ত্যাগ করার জন্য একজন ধূমপায়ী ব্যাক্তির উপরের টিপসগুলো মেনে চলা উচিত।কারণ ধূমপান যে করে তার ক্ষতি তো হয়ই ওনার পাশে থাকা ব্যাক্তিদের ক্ষতি হয়।

    Reply
  142. সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে।প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  143. সুস্থ জীবন যাপনের জন্য ধূমপান পরিহার করা আবশ্যক আর সেটা যদি হয় ঘরোয়া ভাবে তাহলে তো কোনও কথাই নেই। কনটেন্টিতে খুব সুন্দর ভাবে ধূমপান পরিহার করার উপাইগুলা তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি মানুষ উপকৃত হবে।

    Reply
  144. এই লেখাটি ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া উপায় নিয়ে অত্যন্ত উপকারী এবং বিস্তারিত আলোচনা করেছে। ধূমপান ছাড়ার জন্য আদা চা, মধু ও দারচিনি, আদা ও আমলকীর গুড়া, মৌরি ও জোয়ান বীজ, ওটস, গ্রিন টি ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার খুবই কার্যকরী হতে পারে। লেখাটি ধূমপান ছাড়ার বিভিন্ন ধাপ এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিয়েছে। ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করা সহজ নয়, তবে সঠিক উপায়ে এবং নিয়ম মেনে চললে এটি সম্ভব। আমাদের সকলেরই উচিত ধূমপান ছাড়ার মাধ্যমে সুস্থ ও সুন্দর জীবনযাপন করা।

    Reply
  145. জীবনের জন্য ধূমপান ত্যাগ করার মত কঠিন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিজের প্রবল ইচ্ছা শক্তি মুখ্য। পরিবারের সাহায্য নিয়ে ঘরোয়া উপায়ে কিছু নিয়ম মেনে এই অভ্যাস দূর করা যেতে পারে। এই আর্টিকেলটি সেরকম কিছু পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে যা খুবই ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখতে পারে।

    Reply
  146. ধূমপান যা মানুষকে পৌছে দিচ্ছে মৃত্যুর দিকে। প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। একটি সুস্থ সুন্দর জীবন যাপনের জন্য ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করা অতি জরুরি।ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য
    প্রয়োজন নিজের ইচ্ছা শক্তি। এই আর্টিকেলটিতে
    ঘরোয়া পদ্ধতিতে কি ভাবে ধূমপান ত্যাগ করা যায় তা অনেকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।যাদের ধূমপান ত্যাগ করার প্রবল ইচ্ছা শক্তি আছে তারা এই আর্টিকেল এ বর্ণিত পদ্ধতিগুলো চেষ্টা করে দেখলে আশা করি উপকৃত হবেন।

    Reply
  147. ধূমপান ক্যান্সারের কারণ। যারা ধূমপানে আসক্ত তাদের জন্য এই কণ্টেন্টটি খুবই জরুরি।ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য প্রথমে প্রয়োজন নিজের ইচ্ছা শক্তি। এই কণ্টেন্টটিতে
    ঘরোয়া পদ্ধতিতে কি ভাবে ধূমপান ত্যাগ করা যায় তা অনেকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যারা ধূমপায়ী এবং এর অভ্যাস পরিত্যাগ করতে চাচ্ছে তারা এই কন্টেন্ট এ উল্লেখিত ঘোরয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে।ধূমপান ছাড়ার পর শরীরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে এবং বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমে যায়। তাই সুস্থ ও সুন্দর জীবনের জন্য,ঝুকিমুক্ত জীবন গড়তে অবশ্যই ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।

    Reply
  148. ধূমপান একটি মারাত্মক ক্ষতিকর জিনিস এটা জানার পরেও যারা ধূমপান করে তারা ধূমপান সহজে ছাড়তে পারে না। ধূমপান ছাড়ার জন্য চাই প্রবল ইচ্ছা শক্তি। আমরা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারব কিভাবে সহজে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ধূমপানকে ত্যাগ করা যায়। আশা করা যায় কেউ যদি পদ্ধতি গুলো ফলো করে তাহলে সে সহজেই ধূমপান ত্যাগ করতে পারবে।

    Reply
  149. ধূমপান একটি খারাপ অভ্যাস। ধূমপানের কারণে হৃদরোগ,ক্যান্সার রোগ হয় । তাই এই খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য পরিবারের সকলের সহযোগিতা নিয়ে ঘরোয়া উপায়ে কিছু নিয়ম মেনে এই অভ্যাস ত্যাগ করা যায়। কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ঘরোয়া উপায়ে ধূমপান ত্যাগ করার টিপস দেওয়া হয়েছে এর মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবে‌ ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  150. প্রতিনিয়তই ধূমপানের কারনে বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই ধূমপানের ক্ষতিকর সম্পর্কে জেনে ও ধূমপান করে। তাই আমাদের সচেতন হওয়া ‌উচিত।

    ধূমপান বিষপানের সমতুল্য। ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব। যেকোনো কাজে একবার আসক্ত হয়ে গেলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। এবং তা হয়তো এক দিনে পরিত্যাগ করা সম্ভব নয়, অভ্যাস তৈরি হতে যেমন সময় লাগে, তেমনি অভ্যাস ত্যাগ করতেও প্রয়োজন সময়, চেষ্টাও ধৈর্য ধারণের প্রবণতা।

    লেখক উক্ত কন্টেন্ট এ ধুমপান ত্যাগ করার কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  151. বর্তমান বিশ্বে ধূমপানের কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাচ্ছে। ধূমপানের সঙ্গে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মানুষ ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আমাদের ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।এই আর্টিকেলটিতে ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া পদ্ধতি এবং ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হইয়েছে। যাদের ধূমপানের অভ্যাস আছে তারা এই ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করলে খুব সহজেই ধূমপান ত্যাগ করা সম্ভব।

    Reply
  152. ধুমপান মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি জিনিস।যা দেহের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে।আর একজন ধুমপায়ী সহজেই ধুমপান ত্যাগ করতে পারেনা।তার জন্য দরকার কিছু ভালো অভ্যাস গড়ে তোলা।ধুমপান এর মত ক্ষতিকর নেশাকে চিরতরে বিদায় জানানো। আর এই কন্টেন্ট টি উক্ত কাজে অত্যন্ত উপকারী।

    Reply
  153. ধুমপান খুবই মারাত্মক একটি অভ্যাস।ধুমপানের শেষ পরিনতি বিভিন্ন ধরনের মরনব্যাধি রোগ যেমন ক্যান্সার, স্ট্রোক,ফুসফুস ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক ইত্যাদি। ধুমপানে অভ্যস্ত হয়ে গেলে বাদ দেওয়া কষ্টসাধ্য কিন্তু অসম্ভব কিছু না।ধুমপানে অভ্যস্ত কোন ব্যাক্তি চাইলেই তার মনোবল ঠিক রেখে এবং পরিবারের সহায়তায় অল্প কিছুদিনের মধ্যেই অভ্যাসটি ত্যাগ করতে পারে।সেজন্য প্রয়োজন ধৈর্য্য আর চেষ্টা। এই কন্টেন্টের মুল বিষয় বস্তুই হলো ঘরোয়া পদ্বতিতে কিভাবে খুব সহজে ধুমপান ত্যাগ করা যায়। এই খারাপ অভ্যাসটি বর্জনে এই কন্টেন্টটি অসাধারণ ভুমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  154. ধুমপান মারাত্মক একটি অভ্যাস যার শেষ পরিনতি মরনব্যাধি রোগ,ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক, ফুসফুস ক্যান্সার ইত্যাদি।ধুমপানের অভ্যাস খুবই ভয়ানক।কিন্তু অভ্যাসটি ছাড়া অসম্ভব না।দৃঢ মনোবল, ধৈর্য্য শক্তি,পরিবারের সহায়তায় ঘরোয়া কিছু পদ্বতি অবলম্বন করে এই অভ্যাসটি থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব।এই কন্টেন্টটির মুল বিষয়ই হলো কিভাবে খুব সহজেই ধুমপানের অভ্যাস ত্যাগ করা যায়।একজন ধুমপায়ির জীবন পরিবর্তন করে দিতে পারে এই অসাধারণ কন্টেন্টটি।

    Reply
  155. ধুমপান মারাত্মক একটি অভ্যাস যার শেষ পরিনতি মরনব্যাধি রোগ ক্যান্সার সহ আরো অনেক রোগ।এই অভ্যাসটি ছাড়া কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব না।কিভাবে ঘরোয়া পদ্বতিতে খুব সহজেই অভ্যাসটি বর্জন করা যায় সেই বিষয়ে এই কন্টেন্টটিতে অসাধারণ ভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা একজন ধুমপায়ীর জীবন পাল্টে দিতে পারে।

    Reply
  156. ধূমপান মানব শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।ধূমপান মানে বিষপান।ধূমপানের কারনে হৃদরোগ, ফুসফুসে ক্যান্সার, মুখগহ্বরের কন্সারসহ মানুষ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।ধূমপান ছাড়তে হলে অবশ্যই নিজের ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে এবং একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নিজের পরিবারের লোকদের সাহায্য নিয়ে এবং ঘরোয়া কিছু নিয়ম অবলম্বন করে লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর উপকারি আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য ধূমপান বর্জন করা সম্ভব হবে।

    Reply
  157. এই যুগে এরকুম পজিটিভ কন্টেন্টই চাই।ধূমপান একটি মরণব্যাধি।ধূম্পান একজনকে মৃত্যুর দিকে টেনে নিয়ে যায়।এক কথায় বললে ধূমপান হচ্ছে ‘Slow Poison’ যা ধীর গতিতে এবং তিলে তিলে আপনার শরীরকে শেষ করে দেয়।অনেকেই এই বাজে অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে চাইলেও, আসক্তির জন্য পারে না।তাদের জন্য এই অসাম কন্টেন্টটি অত্যন্ত হেল্পফুল হবে।আবার আমাদের ইসলাম ধর্মেও ধূমপান নিয়ে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।ধূমপান কে ইন্ডিরেক্ট সুইসাইড ও বলা হয়।তাই এই বাজে অভ্যাস থেকে প্রত্যেক মুসলিম ও মানুষের বের হয়ে আসা অবশ্য-কর্তব্য।লেখনীর লেখক কে অসংখ্য ধনয়বাদ কারন লেখাটি পড়ে অনেক মানুষই এই মরণব্যাধি অভ্যাস থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।

    Reply
  158. ধূমপান মানবজীবনের জন্য খুবই হুমকিস্বরূপ। ধূমপান মানব জীবনের শরীরে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি করে। ধূমপান থেকে যতদ্রুত সম্ভব বের হয়ে আসলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
    উপরোক্ত কন্টেন্টে আরো বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। আশা করছি কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে কিভাবে ধূমপান থেকে সহজেই নিষ্কৃতি পাওয়া যায় বিস্তারিত জানা সম্ভব।

    Reply
  159. ধূমপান একটি মারাত্মক সামাজিক ব্যধি। ধূমপানকারী ব্যক্তি নিজে যতটুকু ক্ষতির সম্মুখীন হয়, ততটুকু তার সাথে বসবাসরত মানুষজন ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকে। পরিবার পরিজন সন্তানও এতে আক্রান্ত হয়। ধূমপান নিয়ে সামাজিকভাবে সচেতনতা তৈরি করা হলেও, সাবধান করা হলেও, আমরা এখনো আমাদের সমাজকে ধূমপান মুক্ত পরিবেশ দিতে পারছি না। কেবল ব্যক্তি সচেতনতাই পারে এর থেকে মুক্তি দিতে। এর জন্য উপরোক্ত সমাধান আমাদের জন্য অবশ্যই ফলপ্রসূ হবে।

    Reply
  160. হাদিসে আছে “নেশাগ্রস্ত ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারে না।” ধূমপান একটি সামাজিক মরণব্যাধি। প্যাকেটের গায়ে লিখাই থাকে ধূমপানে ক্যান্সার হয়, যারা ধূমপান করে তবু তারা এত বেশি আসক্ত হয় জেনেও সেটি ছাড়তে পারে না। তারা নিজেরা যে শুধু আক্রান্ত হয় এমন নয়, তাদের সাথে সাথে পরিবার এবং পুরো সমাজ পর্যন্ত নষ্ট হয়ে যায়।অনেকে চাইলেও সহজে এটি ছাড়তে পারে না, তাই পরিবারের উচিত কিছু স্টেপ ফলো করে তাকে ধূমপানমুক্ত হতে সাহায্য করা। যেমন -গ্রিন টি, আদা চা, ফ্রুট জুস যদি তাকে নিয়ম করে খেতে দেওয়া হলে, এবং মানসিকভাবে সাপোর্ট করলে, আস্তে আস্তে সে নেশাগ্রস্ততা থেকে দূরে সরে আসতে পারবে। কনটেন্ট রাইটারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এত সুন্দর এবং উপকারী একটা কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য। বর্তমান সমাজে অনেক যুবকরাই এই ধূমপানের সাথে আসক্ত। কনটেন্টি পড়লে তাদের অনেক উপকার হবে।

    Reply
  161. ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিশ্বের যত লোকের মৃত্যু ঘটে, তন্মধ্যে দ্বিতীয় প্রধান কারণ হচ্ছে ধূমপান। বিড়ি সিগারেটের মধ্যে থাকা তামাক ও নিকোটিন প্রবৃত্তি ক্ষতিকর। যে নিজে ধূমপান করে তার ক্ষতি হয়, পাশাপাশি যারা তা তার পাশে থাকে তাদেরও ক্ষতি হয়। বিশেষ করে বাচ্চাদের এবং বৃদ্ধ মানুষদের সবচাইতে বেশি ক্ষতি হয়। এই ধূমপান থেকে নিজেকে রক্ষা করার সহজ উপায় অনুসরণ করতে হবে। আদা চা, আদা ওআমলকীর গুড়া, লেবু, ব্লাক সল্ট, মধু, মধু ও দারচিনি, মৌরি, আঙুরের রস খাওয়া, পানি ইত্যাদি। মানুষের ফুসফুসের ক্যান্সার মুখো গহ্বর এর ক্যান্সার সহ জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শুধুমাত্র ধূমপানের কারণে। তাই ধুমপান করার ক্ষেত্রে নিজের সচেতন হতে হবে, এবং অন্যকে সচেতন করতে হবে।

    Reply
  162. ধূমপান ছাড়া কঠিন হলেও এটি অসম্ভব কিছু নয় এটি একটি মারাত্মক ব্যাধি। এটি ছাড়ার জন্য একটু ধৈর্য ও সবরের প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে ধূমপান বিষপান। এই কনটেন্টে লেখক অত্যন্ত সহজ ভাবে ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে একজন ধূমপানকারী সুস্থ সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারেন ধূমপান ছাড়ার মাধ্যমে তা অত্যন্ত চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।যেটি আমাদের জীবন পরিবর্তন করে দিতে পারে।

    Reply
  163. ধূমপান ছাড়ার জন্য দৃঢ় ইচ্ছা শক্তির প্রয়োজন। পরিবারের সহায়তা নিয়ে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললে একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ ধূমপানমুক্ত জীবন যাপন করা যায়। ধূমপান ছাড়ার ফলে মানুষের কর্মশক্তি বৃদ্ধি পায়। ধূমপান ছাড়ার প্রক্রিয়াটি কঠিন, তবে এটি সম্ভব। যারা ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই উপকারী।

    Reply
  164. খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট, এটা সবার জন্য উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য!

    Reply
  165. ধূমপান ছাড়ার জন্য আপনি কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। আপনি যদি পরিবারের সহায়তা নিয়ে ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি একটি সুস্থ ও শান্তিপুর্ণ ধূমপান মুক্ত জীবন গঠন করতে পারবেন। যারা ধূমপান ছাড়তে চাচ্ছেন তারা এই কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ্।

    Reply
  166. ধূমপান মানুষের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ। এ কথাটি জেনেও যারা সতর্ক হতে পারছেন না, ধূমপান করা ছাড়তে পারছেন না, তারা ঘরোয়া ভাবে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে ধূমপান ছাড়তে পারবেন। এই প্রক্রিয়াটি অনেক কঠিন হলেও যদি কেউ অবলম্বন করতে পারেন, এতে করে অনেক উপকৃত হবেন। সুস্থ-সুন্দর ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবেন।

    Reply
  167. পরিবারের সদস্যদের মধ্য হতে ধুমপান নামক আসক্তি দূর করার করার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী content.

    Reply
  168. ধুমপান এমন একটি নেশা জাতীয় দ্রব্য যা একজন ব্যাক্তির যেমন ব্যাক্তিজীবনে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে ক্ষতি করে ঠিক তেমনি পারিবারিক, ধর্মীয় জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। পারিবার যমন চায় না পরিবারের কোনো সদস্য মাদকাসক্ত হোক, তেমনি ধর্মীয় দিক থেকেও মাদককে হারাম বলা হয়েছে। তাই ধুমপান এড়িয়ে চলা উচিত, এবং ধুমপান বন্ধে এই ঘরোয়া পদ্ধতির বিকল্প নেই।

    Reply
  169. ছোট বড় যেকোনো নেশা জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ধূমপান হলো অন্যতম, ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া উপায় সমূহ একটু ধৈর্য ধরে মেনে চললে ধূমপায়ীদের জীবনে পজিটিভ প্রভাব পড়বে ইংশাআল্লাহ, এই নিয়মগুলো মেনে চললে ধূমপানে আসক্ত যে কোনো ব্যক্তি একটা সময় ধূমপান মুক্ত জীবন গড়তে সক্ষম হবে আশা করা যায়।

    Reply
  170. সুস্থ জীবন যাত্রার জন্য নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ করতে হবে। মনে রাখতে হবে যে ধূমপান ছাড়ার পক্রিয়াটি কঠিন,তবে এটি সম্ভব। ধূমপান বিষপান, ধূমপান ছাড়ুন, নিজের জীবনকে সুস্থ ও সুন্দর রাখুন।

    Reply
  171. ধূমপান ত্যাগ করা কঠিন একটা বিষয় তবে তা চেষ্টা ও কিছু নিয়মকানুন অনুশীলন করলে এ থেকে বিরত থাকা সম্ভব।এই নিয়মগুলো মেনে চললে ধূমপানে আসক্ত যে কোনো ব্যক্তি একটা সময় ধূমপান মুক্ত জীবন গড়তে সক্ষম হবে আশা করা যায়।

    Reply
  172. ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে চাইছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য তাদের নিজের বাড়ির আরামের মধ্যে অগণিত পদ্ধতি উপলব্ধ রয়েছে।পরিবারের সদস্যদের মধ্য হতে ধুমপান নামক আসক্তি দূর করার করার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী content.

    Reply

Leave a Comment