স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। আমরা সবাই চাই সুস্থ নীরোগ সুন্দর জীবন। কিন্তু স্বাস্থ্য শুধুমাত্র রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ বা শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে।
আমরা আজ সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাস সম্বন্ধে, সামাজিক ভাবে সুস্থ থাকতে যেসব বিষয় পালনীয় এবং সামাজিকতার সাথে সুস্থতার কি ধরনের সেতুবন্ধন আছে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সুস্বাস্থ্যের জন্য দৈনন্দিন প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাস
আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য দৈনন্দিন খাবারের একটা বড় অংশ জুড়ে রাখুন মৌসুমি ফলমূল, শাক-সব্জি, সব ধরনের ডাল ও সালাদ। সাথে পরিমাণমতো ভাত, মাছ কিংবা মাংস। খাবারে যতটা সম্ভব তেল, চর্বি, ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলুন। আর কমিয়ে দিন চিনির পরিমাণ, সাম্প্রতিককালে এটিকে হোয়াইট পয়জন নামে অভিহিত করা হচ্ছে। খাদ্যতালিকায় এ খাবারগুলো অধিক পরিমাণে থাকাটা আপনার সুস্থতার জন্যেই প্রয়োজন।
শারীরিক সুস্থতা আর কমনীয়তার জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব
নিয়মিত প্রচুর আঁশ-জাতীয় খাবার এবং প্রচুর পানি পান করুন। ত্বকের সুস্থতা আর কমনীয়তার জন্যে এটি খুব উপকারী। পানীয় হিসেবে রাখতে পারেন ডাব কিংবা লেবু। প্রতিদিন একটু করে টক দই খান। সবদিক থেকেই শরীরের জন্য এটি ভালো। মুঠোভর্তি বাদাম খান প্রতিদিন। বাদাম উপকারী কোলেস্টেরল এইচডিএল-এর পরিমাণ বাড়ায় ও অন্যান্য কোলেস্টেরলের মান স্বাভাবিক রাখে। তাই এটি হৃদযন্ত্রের জন্যে খুব উপকারী।
সামাজিক ভাবে সুস্থ থাকতে যা যা করনীয়
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভশীল হয়ে থাকতে হয়। এই উভয় প্রকার পরিবেশ মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। সামাজিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য আপনি পরিবার, প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু বান্ধবীদের সাথে সম্পর্কটা শুরুটা করতে পারেন একদম সাদামাটাভাবেই।
প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু বান্ধবীদের সাথে সম্পর্ক
সকালে হাঁটতে বের হলে পাশের ফ্লাটের লোকটার দেখা হলে তাকে এড়িয়ে যাবেন না, কথা বলুন। শহরের ও গ্রামের প্রতিবেশীর খোঁজ খবর নেন । আত্মীয়-স্বজনদের সাথে সপ্তাহে বা মাসে অন্তত একবার দেখা করুন। বন্ধুদের সাথে সন্ধায় বা রাতে এক কাপ চায়ের সাথে কিছু সময় পার করুন। এগুলো আপনাকে সামাজিকভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।
বাবা, মা ও স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক
বাসায় ফেরার পর মাকে জিজ্ঞেস করুন আজকের খাবারের মেনু কি ? বাবার স্বাস্থ্যর খবর নিন। খাবার টেবিলে আজকের খাবারের স্বাদ নিয়ে কথা বলুন। নিজের সমস্যা পরিবারকে জানান। পরিবারের সমস্যা আপনি জানুন। সাংসারিক পরিকল্পনাগুলো সবাইকে জানিয়ে মতামত নিন। এক সাথে কিছু সময় টিভি দেখুন। রাতে ঘুমনোর আগে স্ত্রীর সাথে দিনের কিছু মুহূর্ত শেয়ার করুন। দেখবেন নিজের মধ্যে অনেক প্রশান্তি অনুভব করবেন।
সন্তানদের সাথে সম্পর্ক
নিজের সন্তানদের পড়ালেখার খোঁজটা কাল থেকে নিজেই রাখুন। সন্তানের স্কুল কলেজ, বন্ধুবান্ধবের ব্যপারে খোঁজ নিন। সন্তানদের নিয়ে মাঠে যান, তাদের সাথে কিছুটা সময় খেলুন। সন্তানের বন্ধুদের দাওয়াত দিন, তাদের বাবা মাকেও নিয়ে বসুন। সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলুন, সুসম্পর্ক তৈরি করুন। পরীক্ষার ছুটিতে তাদের নিয়ে সাধ্যের মধ্যে ঘুরে আসুন কোথাও হতে। সন্তানদের আনন্দের মাঝে নিজের আনন্দ খুজে পাবেন।
সামাজিকতার সাথে সুস্থতার সেতুবন্ধন গড় আয়ুর প্রভাব
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা মোতাবেক আর্থ-সামাজিক অবস্থান, যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সেবা এগুলি সবই প্রভাব ফেলে আপনার সামাজিক স্বাস্থ্যে। কারণ সামাজিক নীতি, আচার ও অনুষ্ঠানাদি নির্ধারিত হয় এর মাধ্যমেই। আর তা প্রভাব ফেলে মানুষের গড় আয়ুতে। উদাহরণস্বরূপ দেখা যায় জাপানে গড় আয়ু ৮০ এর উপর, ব্রাজিলে ৭২, ভারতে ৬৩। আবার আফ্রিকান দেশগুলোর অনেকেরই গড় আয়ু ৫০ এরও নিচে।
রোগ নিরাময়ের প্রভাব
শিল্পোন্নত দেশগুলোতে গবেষণায় দেখা গেছে যাদের সামাজিক সম্পৃক্ততা যত বেশি তাদের প্রত্যাশিত জীবনকাল তত বেশি (House, Landis and Umberson,1988)। অন্যদিকে “Berkman and Syme (1979)” গবেষণার মতে সংখ্যাটি প্রায় দ্বিগুণ। আর্থ- সামাজিক অবস্থান, স্বাস্থ্য বা মৃত্যুর উপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন অন্যান্য নিয়ামকগুলোও বিবেচনায় নিয়েছিলেন তিনি এই গবেষণায়। এছাড়া “Brumemett and Colleagues (2001)” এর মতে যাদের হৃদরোগের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি ২.৪ গুন বা তারও বেশি। তাছাড়া দেখা যায় হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, এমনকি ক্যান্সারের মত রোগের নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে পারস্পরিক সম্পর্কগুলো।
শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলির প্রভাব
সামাজিক প্রক্রিয়াগুলি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলিকে কীভাবে প্রভাবিত করে যা সামাজিক বন্ধন এবং স্বাস্থ্যের মধ্যে যোগসূত্রটি ব্যাখ্যা করতে সহায়তা করে তা বোঝার জন্য মনোবিজ্ঞানী, রোগতত্ত্ববিদ এবং সমাজবিজ্ঞানীদের অবদান ছিল বিস্তর। উদাহরণস্বরূপ, অন্যের সাথে সহায়ক আলাপচারিতা হরমোন (এন্ডোক্রাইন) এবং হার্টের (কার্ডিওভাসকুলার) স্বাভাবিক ক্রিয়াকে উপকৃত করে এবং অ্যালোস্ট্যাটিক লোড হ্রাস করে, যা মানসিক চাপের সময় নিযুক্ত হরমোন নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘমেয়াদী কাজ করে (McEwen 1998; Seeman et al. 2002; Uchino 2004)। শৈশবে সহযোগিতামূলক পরিবেশ নিয়মিত স্বাস্থ্যকর বিকাশে সাহায্য করে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বিপাকীয় এবং স্নায়বিক নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি হরমোন নিয়ন্ত্রণ সহ প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাস্থ্যের দীর্ঘমেয়াদী সুস্থতা নিয়ন্ত্রণ করে (Taylor, Repetti & Seeman 1997)। যৌবনে সামাজিক সমর্থন মানসিক চাপের সময় কার্ডিওভাসকুলার প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে (Glynn,Christenfeld & Gerin 1999)। অন্য একটি গবেষণায় দেখা যায় বিবাহিত প্রাপ্তবয়স্করা বিবাহের দ্বারা প্রাপ্ত মনোসামাজিক সহায়তার কারণে অবিবাহিতদের তুলনায় হৃদরোগের ঝুঁকি কম বলে মনে করেন (Zhang & Hayward 2006)।
মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব
সম্পর্ক ও শৃঙ্খলা নিয়ে মনোবৈজ্ঞানিক গবেষণায় শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর সামাজিক নিয়ামকগুলোর একটি স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। এর মধ্যে অন্যতম সামাজিক সমর্থন, ব্যাক্তিগত নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক মর্যাদা, অর্থ-বিত্ত এবং মানসিক স্বাস্থ্য। সামাজিক সমর্থনের মাধ্যামেই আপনি বুঝতে পারবেন আপনার প্রতি অন্যদের ভালবাসা, যত্ন, প্রত্যাশা বা আবেগ। আর এর উপরই আপনার মানসিক ও শারীরিক অবস্থা অনেকাংশেই নির্ভর করে। আর তা মানসিক উন্নতির মাধ্যমে ক্লান্তি হ্রাস করে বা অনেক ক্ষেত্রে আপনার জীবনের অর্থ আর উদ্দেশ্য সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয় যা আপনার কর্মের মধ্যে প্রভাব ফেলে এবং আপনার ব্যাক্তিগত নিয়ন্ত্রণকে বাড়িয়ে তুলতে পারে যার প্রভাব পরোক্ষভাবে পড়ছে স্বাস্থ্যের উপর।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।
স্বাস্থ্য সকল সুখের চাবিকাঠি| শুধু শরীর রোগমুক্ত থাকলে সুস্বাস্থ্যের অধিকার পাওয়া যায় না| সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হলে ব্যক্তির সামাজিক,মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর সমন্বয়ে যা ব্যক্তিকে পরিপূর্ণ জীবন যাপন করতে সহায়তা করে |
লেখক তার কনটেন্টটিতে যে ধারণা দিয়েছেন তাতে এতটুকু উপলব্ধি করে বলা যায় আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা একটা সম্পর্ক রয়েছে | তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে সামাজিক হওয়া উচিত এবং পরিবারের সাথে আত্মীয়দের সাথে এবং প্রতিবেশীদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখা দরকার তাহলে আমরা সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবো |
লেখককে অনেক ধন্যবাদ যে,উনি তার লেখনীতে মানুষের সুস্থতার মূল বিষয় গুলো নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছে।আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর এর প্রখর প্রভাব পড়ে। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিকতা বজায় রেখে চলা।
প্রতিটি মানুষের জন্য সুস্থতা মহান আল্লাহর অনেক বড় একটি নেয়ামত। আমরা যখন অসুস্থ তাকি তখন আমরা বুঝতে পারি যে সুস্থতা কতো বড় নেয়ামত। তবে সুস্থতা বলতে শুধু শারিরীক সুস্থতাকে বোঝায় না, পাশাপাশি মানসিক সুস্থতা কে ও বোঝায়। স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে ভালো থাকা যায় না। সামাজিকতার মাধ্যমেই ব্যক্তির প্রতি ভালোবাসা, যত্ন, আবেগ ফুটে উঠে। শারীরিক সুস্হতার সাথে সামাজিকতা জড়িয়ে আছে। সুস্থ থাকতে সামাজের সবার সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে হবে।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সঃ বলছেন যে,’আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী ব্যক্তিকে আল্লাহতায়ালা পছন্দ করেন না।’ আবার কোরআনে এবং হাদীসের বিভিন্ন জায়গার বর্ণনাতেও প্রতিবেশীর হক বিষয়টিকে সুস্পষ্টভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
সুতরাং একজন মানুষকে সামাজিক হতে হলে তাকে আত্মীয়র সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে আবার প্রতিবেশীর সাথেও সম্পর্ক রাখতে হবে। আর যখন একজন মানুষ এই সম্পর্কগুলোর মাধ্যমে নিজেকে পরিচালিত করে তখন সে আপনাআপনি মানসিকভাবে প্রশান্তি লাভ করে,ফলে সে নিজেকে একজন সুখী মানুষ হিসেবে আবিষ্কার করে। একজন সুখী মানুষ মাত্রই সে একজন সুস্থ মানুষ।সুতরাং এটা বলাই যায় শারীরিক সুস্থতা সামাজিকতার সাথে অতোপ্রতোভাবে জড়িত।
স্বাস্থ্য সকল সুখের চাবিকাঠি| শুধু শরীর নয় তার পাশাপাশি একজন ব্যক্তিকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হলে তার,মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর সমন্বয়ে পরিপূর্ণ সুস্থ থাকতে হবে।সুস্থতা ও সামাজিকতা যে একে অন্যের পারস্পরিক বন্ধন ও মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক এত চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। উপরোক্ত লেখনীর মাধ্যমে।
আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে।
যে সকল মানুষেরা সামাজিকতা বজায় রেখে চলেন ও সামাজিক ভাবে বেশ জনপ্রিয় তারা আর দশজন সাধারণ মানুষের থেকে বেশি সুস্থ ও মানসিক ভাবে শান্তিতে থাকেন। কারন সকলের সাথে বসে খানিকক্ষণ সময় ব্যয় করা এবং সমস্যার কথা বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের চিন্তার উন্নতি মানুষকে হাসিখুশি রাখতে বেশ সাহায্য করে। এতে মানসিক চাপও দূর হয়। ফলে, মানুষ স্বাভাবিকভাবেই বেশ সুস্থ এবং সতেজ অনুভব করেন।
তাই আমাদের সবার উচিত নিজেকে সুস্থ রাখতে সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক বজায় রাখা।
সুসম্পর্ক রাখা।
আমরা জানি যে, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।
এই ‘স্বাস্থ্য’ শব্দটা আবার ব্যাখ্যা সাপেক্ষ। শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক বা পারিপার্শ্বিক।
শারীরিক স্বাস্থ্য দৃশ্যমান, মানসিক স্বাস্থ্য আবার শরীরকে প্রোমোট করে, পারিপার্শ্বিকতা বা সামাজিকতা মানসিক স্বাস্থ্যে ব্যপক প্রভাব বিস্তার করে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই তার বড় প্রমাণ।
এ কন্টেন্টে সামাজিকতা মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর কিরূপ প্রভাব বিস্তার করে তার সাইন্টিফিক ও প্রামাণিক ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে।যা পাঠকের জন্য আরো বেশি বোধগম্য হয়েছে। আশা করি এ কন্টেন্ট পাঠ দ্বারা আমরা সচেতন হব।উপকৃতও হব।
কথায় আছে “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল”। মানসিক এবং শারীরিক সূস্থ্যতা সকলের ভালো থাকার জন্য খুব জরুরী। তাই সামাজিকতা বজায় রাখতে এবং ভালো থাকার জন্য আত্মীয় পরিজনের সাথে সময় কাটালে মানসিক শান্তি বিরাজ করে। মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতা একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জরিত।
এমন একটি বিশ্বে যেখানে শারীরিক সুস্থতাকে প্রায়শই একক প্রচেষ্টা হিসাবে দেখা হয়, আমাদের লক্ষ্য অর্জনে সামাজিকতা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তা উপেক্ষা করা সহজ।স্বাস্থ্য এবং ফিটনেসের প্রতি আমাদের আবেগ ভাগ করে নেওয়া অন্যদের সাথে সংযোগ করে, আমরা কেবল আমাদের সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিকে প্রসারিত করি না বরং নতুন দক্ষতা শেখার এবং অনুপ্রাণিত থাকার সুযোগও পাই।সুতরাং, পরের বার যখন আপনি আপনার স্নিকার্স সাজান, মনে রাখবেন যে আপনার ফিটনেস লক্ষ্যে পৌঁছানোর চাবিকাঠি আপনার রাখা কোম্পানিতে পাওয়া যেতে পারে।
স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে।স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা।স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। ‘শারীরিক সুস্থতার মূল মন্ত্র হলো সামাজিকতা এখান থেকে আমরা বুঝতে পারলাম।
সুস্থতা আল্লাহর বড় নেয়ামত। স্বাস্থ্য মানেই রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর সমন্বয় যা একজন মানুষকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে। আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা জড়িত।প্রতিবেশি, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, বাবা-মা, স্ত্রী, সন্তানের সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকলে মনে প্রশান্তি অনুভব হয় যা তার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তাই আমাদের সকলের উচিত সামাজিক হওয়া এবং সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলা।
কনটেন্টিতে খুব চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে সামাজিকতা আমাদের মন এবং শরীরকে কিভাবে প্রবাহিত করে।সেই সাথে আমাদের আচরণের উপর সামাজিকতার একটি বিশাল প্রভাব রয়েছে। লেখনিটিতে খুব পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে শুধু রোগের কারণেই যে মানুষ অসুস্থ হয় তা না মানুষের অসুস্থতার আরেকটি প্রধান কারণ হলো সামাজিক দূরত্ব। আমাদের নিজেদেরকে সুস্থ রাখতে হলে সবার আগে দরকার পরিবারের সাথে আত্মীয়দের সাথে প্রতিবেশীর সাথে সমাজের সাথে সে সম্পর্ক গড়ে তোলা।
তবে আমাদের মন ও শরীর উভয়ই সুস্থ থাকবে।
শারীরিক কিংবা মানসিক সুস্থতাই শুধু স্বাস্থ্য নয়। পারস্পরিক সামাজিক সুসম্পর্কও এর আওতাধীন ।সুস্থ্য, সুন্দর জীবন যাপনের জন্য পরিবার, আত্মীয়, প্রতিবেশীর সাথে সর্বদা হৃদ্যতা থাকা প্রয়োজন। এতে স্বীয় স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে আবার যথাযথ সামাজিকতাও রক্ষা করা সম্ভব হবে।।
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল
মানসিক এবং শারীরিক সূস্থ্যতা সকলের ভালো থাকার জন্য খুব জরুরী। মানুষ তার শারীরিক সূস্থ্যতার জন্য যেমন ভালো খাবারের প্রয়োজন, তেমনি মানসিক সূস্থ্যতার জন্য তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভশীল। সামাজিকতা বজায় না থাকলে সেই প্রভাব তার মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে পড়ে। তাই সূস্থ্য থাকার জন্য আমাদের সামাজিকতা বজায় রাখতে হবে। এখানে সামাজিকতা বজায় রাখা বলতে প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু বান্ধবী, বাবা, মা ও স্ত্রী-সন্তানদের সাথে সম্পর্ক ভালো সম্পর্ক রাখা।
উক্ত কন্টেন্টটিতে লেখক খুব চমৎকার ভাবে এই বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন একটি সুস্থ শরীর। কথায় আছে, সুস্থ দেহে বাস করে সুন্দর মন। আর আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রতোভাবে জড়িত। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবার, প্রতিবেশী, আত্মীয় সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা।
স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ভালো থাকে আর মন ভালো থাকলে জীবনের জীবনের প্রতিটি ধাপে সফল হওয়া যায়। সুস্বাস্থ্য আমাদের পারিবারিক সামাজিক, পারিপার্শ্বিক সমগ্র বিষয়ের সাথে মিশে আছে। নিজেদের ভালো থাকার জন্য আমাদের এই বিষয়ে আরো যত্নশীল হতে হবে।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ অত্যন্ত নিখুঁতভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।এ-ই কন্টেন্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম, সামাজিকতার সাথে রয়েছে সুসাস্থের সেতুবন্ধন।
স্বাস্থ্য হল একটি ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর একটি সমন্বয়। স্বাস্থ্যের জন্য শরীর, মন ভালো থাকার পাশাপাশি পরিবার, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশি সহ সমাজের সবার সাথে ভালো সম্পর্ক থাকা প্রয়োজন। সামাজিকতার দ্বারা একজন মানুষ মানসিক প্রশান্তি লাভ করে ফলে সে সুখী হয়ে উঠতে পারে। আমরা সামাজিকতার দ্বারা কিভাবে সুস্বাস্থ্যবান থাকতে পারবো তা এই কনটেন্ট টির দ্বারা শিখতে পারলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
স্বাস্থ্য হলো শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা। আর আমাদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই সুস্থ থাকার জন্য আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা যা এই কনটেন্টে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
জীবন কে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে কে না চায়..! এজন্য শারিরীক ও মানসিক সুস্থতার প্রয়োজন আছে। তাই প্রত্যেকেরই স্বাস্থ্য সচেতন হওয়া জরুরি। তবে সুস্থতার পিছনে আমাদের সামাজিকতা ওতপ্রতভাবে জড়িয়ে আছে। আমাদের উচিত পরিবার, আত্নীয় ও প্রতিবেশীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। তাহলেই আমাদের শরীর ও মন ভালো থাকবে।
নিজেকে সুস্থ রাখতে আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা। লেখাটি পড়ে আমি অনেক উপকৃত হয়েছি। এখন থেকে সামাজিকতা রক্ষা করে চলবো। লেখককে অনেক ধন্যবাদ
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।সুস্থতা আল্লাহর বড় নেয়ামত। আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যে সকল মানুষেরা সামাজিকতা বজায় রেখে চলেন তারা আর দশজন সাধারণ মানুষের থেকে বেশি সুস্থ ও মানসিক ভাবে শান্তিতে থাকেন।লেখককে অনেক ধন্যবাদ যে,উনি তার লেখনীতে মানুষের সুস্থতার মূল বিষয় গুলো নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছেন।
“শারীরিক সুস্থতার মূলমন্ত্র হল সামাজিকতা” কথাটা একদম সত্য শুধু শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলেই হবে না সামাজিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে একজন মানুষকে। সামাজিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে পরিবার আত্মীয়-স্বজন সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। তাহলে একটা মানুষ শারীরিক এবং মানসিক উভয়দিক থেকেই সুস্থ থাকবে।
একটা প্রভাদ আছে যেমন, স্বাস্থই সব সুখের মূল আসলে তাই কিন্তু এই স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে হলে আমাদের শুধু সরীর চর্চা করলেই স্বাস্থ্য ভালো থাকবে না। তার জন্য প্রয়োজন প্রাকৃতিক পরিবেশ ও পুষ্টিকর খাবার দাবার। আর বিশেষ করে মানুষ সমাজিক জিব তাই সমাজের মানুষের সাথে ও নিজের নিকটতম আত্মীয় সজনের সাথে ভালো সুসম্পর্ক বজায় রাখলে আমরা সুস্থ থাকব।আমরা পরিপূর্ণ সুস্থ্যতার জিবন পেতে হলে আল্লাহর এবং তার রাসূলের পথ অনুসরণ করতে হবে তবেই আমরা সুন্দর এবং সুশৃংখল জিবন উপভোগ করা সম্ভব।
মানুষ সামাজিক জীব। আর স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল । এ দুটি কথাই আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। খাদ্যের পাশাপাশি সামাজিকতা বজায় রাখলেও স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ঘরে একা একা বসে না থেকে প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের সাথে মন খুলে কথা বললেও স্বাস্থ্য অনেকাংশে ভালো থাকে।
আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।
“শারীরিক সুস্থতাই মানসিক শান্তি” শরীর সুস্থ থাকলে মন ভালো থাকে, শরীর ও মন ভালো রাখার জন্য দরকার প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার,আর মন ভালো রাখার জন্য দরকার সামাজিক সম্পর্ক ঠিক রাখা, পরিবার ও সমাজের মানুষের সাথে আত্নীয়তার সম্পর্ক সুন্দর থাকলে শরীর ও মন দুইটি ভালো থাকে।
সুস্থতা আল্লাহর দেওয়া অনেক বড় নেয়ামত। শরীর সুস্থ থাকলে মন প্রফুল্ল থাকে। আর মন প্রফুল্ল থাকলে যেকোনো কাজ খুব সুন্দর ভাবে করা যায়। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হওয়া। ধন্যবাদ লেখককে উপরোক্ত বিষয়টি আলোচনা করার জন্য।
আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। আমাদের নিজেদেরকে সুস্থ রাখতে হলে সবার আগে দরকার পরিবারের সাথে আত্মীয়দের সাথে প্রতিবেশীর সাথে সমাজের সাথে সে সম্পর্ক গড়ে তোলা।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য যা সকলের জন্য অনেক উপকারী।
সুস্থতা আল্লাহর বড় নেয়ামত। স্বাস্থ্য মানেই রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর সমন্বয় যা একজন মানুষকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে। আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা জড়িত।প্রতিবেশি, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, বাবা-মা, স্ত্রী, সন্তানের সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকলে মনে প্রশান্তি অনুভব হয় যা তার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তাই আমাদের সকলের উচিত সামাজিক হওয়া এবং সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলা।
ঠিক কথা।সামাজিকতার মাধ্যমে যেমন নিজেকে সুস্থ রাখা যায় ঠিক তেমনি সবার সাথে সুসম্পর্ক গড়ে উঠে।
স্বাস্থ্য বলতে কোন ব্যক্তির শারীরিক মানসিক ও সামাজিক গুণাবলীর সমন্বয় যা পূর্ণ জীবনযাপনে সহায়ক। সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যাভাস ও সামাজিকতা গুরুত্বপূর্ণ। পরিমিত পরিমান পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্যগ্রহণ শরীরকে সুস্থ্য রাখতে এবং সামাজিকতার ওপর মানসিক সুস্থতা নির্ভর করে। তাই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হলে সামাজিকতা (সামাজ৭ক সমর্থন, ব্যক্তিগত নিয়ন্ত্রণ, পারিবারিক ও আত্মীয়তার সুদৃঢ় বন্ধন)আবশ্যক।
স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা।স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভশীলহয়ে থাকতে হয়। এর মধ্যে অন্যতম সামাজিক সমর্থন, ব্যাক্তিগত নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক মর্যাদা, অর্থ-বিত্ত এবং মানসিক স্বাস্থ্য। সামাজিক সমর্থনের মাধ্যামে মানুষ বুঝতে পারে তার প্রতি অন্যদের ভালবাসা, যত্ন, প্রত্যাশা বা আবেগ। আর এর উপরই মানুষের মানসিক ও শারীরিক অবস্থা অনেকাংশেই নির্ভর করে। আর তা মানসিক উন্নতির মাধ্যমে ক্লান্তি হ্রাস করে বা অনেক ক্ষেত্রে মানুষের জীবনের অর্থ আর উদ্দেশ্য সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয় যা তার কর্মের মধ্যে প্রভাব ফেলে এবং তার ব্যাক্তিগত নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়ে তুলতে পারে যার প্রভাব পরোক্ষভাবে পড়ছে স্বাস্থ্যের উপর।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা। কনটেন্টটি আমার জন্য খুবই উপকারি ছিল। ধন্যবাদ লেখক কে এই সুন্দর কন্টেনটি লেখার জন্য।
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য তার চারপাশের সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হয়। এর মধ্যে অন্যতম সামাজিক সমর্থন, ব্যাক্তিগত নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক মর্যাদা, অর্থ-বিত্ত এবং মানসিক স্বাস্থ্য। সামাজিক সমর্থনের মাধ্যামে মানুষ বুঝতে পারে তার প্রতি অন্যদের ভালবাসা, যত্ন, প্রত্যাশা বা আবেগ। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।
কনটেন্টটি আমার জন্য খুবই উপকারি ছিল। ধন্যবাদ লেখক কে এই সুন্দর কন্টেনটি লেখার জন্য।
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা।নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।
ধন্যবাদ লেখক কে এই সুন্দর কনটেন্টটি লেখার জন্য।
কথায় আছে -“স্বাস্থ্যই সম্পদ!”একটি সুন্দর জীবন পার করার জন্য সুস্থ থাকাটা অনেক জরুরি। শারীরিক সুস্থতার জন্য পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি সামাজিকতাটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা অনেকেই জানেনা বা বোঝেনা। এই কন্টেন্টে প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে ও বিশেষ করে সামাজিক উপায়ে কিভাবে সুস্বাস্থ্য লাভ করা যায় তা অনেক সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আশাপাশের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা স্বাস্থ্যে কতটা প্রভভাব ফেলে তা তুলে ধরা হয়েছে।
প্রাকৃতিক ভাবে মানুষ সামাজিক জীব।মানুষ কখনো একা থাকতে পারে না। তাঁকে আশেপাশের মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকতে হয়।
একজন মানুষের সুস্থতা শুধু শরীরের উপর নির্ভর নয়,বরং সুস্থতার উপর রয়েছে মানসিক,সামাজিক প্রভাব।
কন্টেন্টটিতে দেখানো হয়েছে স্বাস্থ্যের উপর সামাজিকতার প্রভাব কতখানি গুরুত্বপূর্ণ।
সুস্থ থাকতে, সুষম খাদ্যভাসের সাথে আমাদের উচিত আশেপাশের সবার সাথে সামাজিক সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলা।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
জাযাকাল্লাহু খইরান
স্বাস্থ্যই সকল সুখের চাবিকাঠি|শুধু শরীর রোগমুক্ত থাকলে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া যায় না | সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হলে ব্যক্তির সামাজিক,মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর সমন্বয়ে যা ব্যক্তিকে পরিপূর্ণ জীবন যাপন করতে সহায়তা করে |এরা একে অন্যের পরিপূরক।
সুস্থতা আল্লাহ তা’য়ালা র অশেষ নেয়ামত। স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল-এ কথার যথার্থতা তখনই প্রকাশ পাবে যখন একজন মানুষ নিজেকে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক ভাবে সুস্থ বলে দাবি করতে পারবে। একজন মানুষকে সুখী হতে হলে তাকে অবশ্যই কিছু নিয়ম নীতি মেনে চলতে হবে,যখন সে এসব নিয়ম কানুন মেনে চলার চেষ্টা করবে তখন সে নিজেই শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রশান্তি লাভ করবে ফলে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সাথে সামাজিক ভারসাম্য বজায় রেখে পথ চলা তার জন্য সহজ হবে ইন্শা-আল্লহ। লেখককে তার মুল্যবান দিকনির্দেশনা তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে।
আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।
‘শারীরিক সুস্থতার মূল মন্ত্র হলো সামাজিকতা’ এই বিষয়টি খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এখানে।
সুস্বাস্থ্য শুধুমাত্র শারীরিকভাবে না মানসিকভাবে ও এর প্রভাব রয়েছে। সঠিক পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস ও মানসিক চর্চার মাধ্যমে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে হয়। কন্টেন্ট টি খুবই হেল্পফুল।
যে সকল মানুষেরা সামাজিকতা বজায় রেখে চলেন ও সামাজিক ভাবে বেশ জনপ্রিয় তিনি আর দশজন সাধারণ মানুষের থেকে বেশি সুস্থ ও মানসিক ভাবে শান্তিতে থাকেন। কারন সকলের সাথে বসে খানিকক্ষণ সময় ব্যয় করা এবং সমস্যার কথা বার্তা আদান প্রদানের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের চিন্তার উন্নতি মানুষকে হাসিখুশি রাখতে বেশ সাহায্য করে। এতে মানসিক চাপও দূর হয়। ফলে মানুষ স্বাভাবিকভাবেই বেশ সুস্থ এবং সতেজ অনুভব করেন।
স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা।
সুস্থতা আল্লাহ তা’য়ালার অশেষ নেয়ামত। আমরা সুস্থ থাকা বলতে শারীরিক সুস্থতাকে বুঝলেও আসলে সুস্থতা হল শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে সুস্থ থাকা।একজন মানুষের সুস্থ্যতা শুধু শরীরের উপর নির্ভর নয়,বরং সুস্থতার উপর রয়েছে মানসিক,সামাজিক প্রভাব।আমাদের উচিত পরিবার, আত্নীয় ও প্রতিবেশীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। অত্যন্ত নিখুঁতভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এই কন্টেন্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম, সামাজিকতার সাথে রয়েছে সুস্বাস্থের সেতুবন্ধন।
প্রতিটি মানুষের জীবনে স্বাস্থ্য হলো শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা। একজন মানুষকে স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে হলে অবশ্যই সামাজিক, শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার ভারসাম্য সমানভাবে নিজের জীবনে ফুটিয়ে তুলতে হবে। আমাদের সকলের তাই নিজের জীবনকে সুন্দর ভাবে গড়ে তোলার জন্য উচিত সামাজিক হওয়া এবং সকলের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা।
স্বাস্থ্য ই সকল সুখের মূল।
আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
চমৎকার সুন্দর ভাবে এই ব্যাখ্যাটি ফুটে উঠেছে উক্ত কনটেন্ট এ। আলহামদুলিল্লাহ আমি অভিভূত।
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। একজন মানুষের সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন ওতপ্রোতভাবে জড়িত।লেখক কে ধন্যবাদ, আমাদেরকে সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। এই কনটেন্টটি আমার জন্য খুব উপকারী ছিল।
নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।সামাজিকতার সাথে সুস্থতার কি ধরনের সেতুবন্ধন আছে এই কনটেন্ট পড়ে জানতে পারবো।
কথায় আছে, ” স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল “আর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অবশ্যই সামাজিকতা প্রয়োজন। স্বাস্থ্য ভালো থাকে মন ভালো থাকলে আর মন ভালো রাখার জন্য অবশ্যই সামাজিক হওয়া প্রয়োজন। লেখককে ধন্যবাদ অনেক সুন্দর কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
আমরা তো জানি স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল, কিন্তু আমরা শারীরিক সুস্থতাকে বেশি প্রাধান্য দি। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়াটা খুবই দরকার।তার জন্য আত্মীয় পরিজন কাছের মানুষের সান্নিধ্য এবং তাদের সঙ্গে ভালো একটা সম্পর্ক সব সময় রাখা উচিত । এই ধরনের কনটেন্ট পড়লে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। খুবই ভালো এবং সময়োপযোগী একটি কনটেন্ট।
আমরা স্বাস্থ্য বলতে মূলত শরীর সুস্থ থাকাই বুঝি।কিন্তু একজন ব্যক্তিকে সুস্থ ও সুখী থাকতে হলে শারীরিক,মানসিক ও সামাজিক এই সকলভাবেই সুস্থ থাকা জরুরী।এই আর্টিকেলটি আমাদের সুস্থ থাকার এই সম্পর্কগুলোর গুরুত্ব চমৎকারভাবে তুলে ধরেছে।
সুস্থতা ও সামাজিকতা একে অন্যের পরিপূরক।একজন মানুষের সুস্থতা তাকে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক ভাবে সুস্থ রাখতে পারে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে লেখার জন্য। আর্টিকেলটি আমাদের সুস্থ থাকার সাথে এই সম্পর্কগুলোর গুরুত্ব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছে।
স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা।
অর্থাৎ,স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা মানুষকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে।
আমাদের শারীরিক সুস্থতার এবং সামাজিকতা একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। নিজেকে সুস্থ রাখতে আমাদেরকে সামাজিক হতে হবে এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখতে হবে I
শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার নামই স্বাস্থ্য। সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ব্যাক্তির মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।পরিবার, প্রতিবেশি, আত্মিয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে সামাজিক সুস্থতা নিশ্চিত করা যায়। সুস্থতার সাথে সামাজিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশের যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে তা এই কনটেন্টটিতে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
কথায় আছে স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। আর সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা। মানুষ সামাজিক জীব তাই আমাদের চারপাশে পরিবেশ এবং পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান, আশেপাশের মানুষ নিয়েই আমাদের সমাজ। তাই সামাজিকতা আমাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে। উক্ত কনটেন্টটিতে শারীরিক সুস্থতায় সামাজিকতার গুরুত্ব খুবই ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
ভালো থাকার জন্য মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার পাশাপাশি সামাজিকতারও প্রয়োজন। কারণ সামাজিকতা তাকে পরিবার, সমাজ, আত্মীস্বজন, প্রতিবেশী সকলের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সহায়তা করে।আর্টিকেল টি পড়ে ভালো লাগলো।
স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে। সুস্থতা আল্লাহ তা’য়ালার অশেষ নেয়ামত। আমরা সুস্থ থাকা বলতে শারীরিক সুস্থতাকে বুঝলেও আসলে সুস্থতা হল শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে সুস্থ থাকা।একজন মানুষের সুস্থ্যতা শুধু শরীরের উপর নির্ভর নয়,বরং সুস্থতার উপর রয়েছে মানসিক,সামাজিক প্রভাব।আমাদের উচিত পরিবার, আত্নীয় ও প্রতিবেশীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা।কথায় আছে -“স্বাস্থ্যই সম্পদ!”একটি সুন্দর জীবন পার করার জন্য সুস্থ থাকাটা অনেক জরুরি। শারীরিক সুস্থতার জন্য পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি সামাজিকতাটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তাই উঠে এসেছে লেখকের এই কন্টেন্টে।প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে ও বিশেষ করে সামাজিক উপায়ে কিভাবে সুস্বাস্থ্য লাভ করা যায় তা অনেক সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।সামাজিকতা রক্ষার মাধ্যমে মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা স্বাস্থ্যে কতটা প্রভাব ফেলে তা তুলে ধরা হয়েছে।
Reply
স্বাস্থ্য বলতে শারীরিক ও মানসিক উভয় সুস্থ থাকাকে বোঝায়।প্রত্যকে চাই সুস্থ ও নিরোগ জীবন।স্বাস্থ্য সামাজিক, মানসিক, শারীরিক গুণাবলির সম্বনয়ে গঠিত। সুস্বাস্থ্য মানুষের সুন্দর জীবন যাপন করতে সহায়তা করে।সামাজিকতা ঠিকমতো পালন না করলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে।তাই সুস্থ থাকতে সামাজিকতা হওয়া প্রয়োজন।সামাজিকতা মানে পারিবারে সাথে,আত্মীয় সাথে, প্রতিবেশীর সাথে ভালো ব্যবহার সুসম্পর্ক তৈরি করা।
উক্ত কন্টেন্টটিতে লেখক খুব চমৎকার ভাবে এই বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
স্বাস্থ্য হলো ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলির একটি সমন্বয়। শরীর ভালো না থাকলে মন ও ভালো থাকে না।এবং কোন কাজে মন বসেনা।তেমনি মানুষ যদি সামাজিক না হয়, তাহলে সে শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে।কেননা আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমতো পালন না করলে তা কোনো না কোনভাবে আমাদের শরীরের উপর প্রভাব ফেলে।তাই নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখতে আমাদের সকলের উচিত সামাজিক হওয়া।
স্বাস্থ্য হলো আমাদের শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক সুস্থতার পূর্ণ সমন্বয় এবং শুধু শারীরিক অসুস্থতার অনুপস্থিতি মানেই সুস্থ থাকা নয়।”শারীরিক সুস্থতা হল স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার একটি অবস্থা এবং আরও নির্দিষ্টভাবে, খেলাধুলা , পেশা এবং দৈনন্দিন কার্যকলাপের দিকগুলি সম্পাদন করার ক্ষমতা। ভালো থাকতে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি প্রয়োজন মানসিক সুস্থতাও। তাই জীবনে উন্নতি ও সফলতার জন্য পারিবারিক ও সামাজিকভাবে সুস্থ থাকাটা খুব জরুরী। নীরোগ দেহ বা শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ ভাবে জীবন যাপনে সহায়তা করতে পারে। মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, মানসিক অবস্থা, সমাজে সবার সাথে সম্পর্ক, মানসিক চাপ কিংবা প্রশান্তি সব কিছুই স্বাস্থ্যের অন্তর্গত। তাই শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে অনেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন কিন্তু সামাজিক স্বাস্থ্যও একই সাথে একই রকমের গুরুত্বপূর্ণ।
নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে,ও আত্নীয়ের সাথে, প্রতিবেশীর সাথে আমাদের সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।
উপরের কন্টেন্টটি পড়ে আমরা বুঝতে পারলাম যে আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত আছে।এই কনটেন্টটি পড়ে বুঝতে পারবেন যে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে আমাদের জন্য জানা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সুন্দর কন্টেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে।
স্বাস্থ্য হলো শরীরিক ও মানসিক সুস্থতা। আমরা সবাই চাই সুস্থ নীরোগ সুন্দর জীবন। কিন্তু স্বাস্থ্য শুধুমাত্র রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ বা শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সুন্দর কন্টেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে।
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল।আর এ স্বাস্থ্য মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার সাথে জড়িত।একজন ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নির্ভর করে তার চারপাশের সমাজ অর্থাৎ সামাজিকতার উপর। এই সামাজিকতা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া।
শারীরিক সুস্হতা শুধুমাএ রোগ থেকে মুক্ত থাকা নয় বরং সামাজিক হওয়া এবং আত্নীয়স্বজন, প্রতিবেশীর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা।
বলা হয়ে থাকে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। শারীরিক, মানসিক এবং এর পাশাপাশি সামাজিকতা মিলে আসলে সুস্বাস্থ্য আসে। একটাকে বাদ দিয়ে বাকিগুলো পরিপূর্ণতা পেতে পারে না। এই লেখায় এই তিনের চমৎকার সমন্বয় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
অনেকেই স্বাস্থ্য বলতে শুধু শারীরিক সুস্থতা বুঝে থাকে। এই ধারণাটি সঠিক নয়। বরং সুস্থতা বলতে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক গুণাবলীর সমন্বয়কে বোঝায়। এই তিনটির একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি সামাজিকতা গড়ে তোলার খুবই প্রয়োজন।এতে করে পরিপূর্ণ সুস্থ মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা যায়।
স্বাস্থ্যই হলো সকল সুখের মূল। শারিরীক ও মানসিক ভাবে একজন মানুষের সুস্থতা প্রয়োজন। কারন, মানুষ হলো সামাজিক জীব। সমাজের সাথে সামাজিকতা মেনে চললে মানষিক শান্তি পাওয়া যায়। সামাজিকতার মাধ্যমে আবেগ, আনন্দ, দুঃখ ভাগ করা যায়, বিপদে সাহায্য পাওয়া যায়। মনের বিষেশ যত্ন নেয়া যায় সামাজিকতার মাধ্যমে। শারীরিক ও মানসিক উভয় দিকে সুস্থতার জন্য সবার সামাজিক হওয়া জরুরি। কন্টেন্টটি সবার পড়া উচিত। তাহলে ধারনা করতে পারবে সবাই মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার একটা সম্পর্ক রয়েছে।
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে। সুস্থ থাকতে হলে যেমন সুষম খাদ্যাভ্যাস গঠন করতে হবে তেমনি সামাজিকতার বিষয়ে পরিপূর্ণ হতে হবে। কারন এই সামাজিকতা মানসিক সুস্থতা তৈরি করে। আমাদের শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সামাজিকতা ঠিকমত পালন না করতে পারলে তা কোন না কোনভাবে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। নিজেকে সুস্থ রাখতে তাই আমাদের সবার উচিত সামাজিক হওয়া এবং পরিবারের সাথে, আত্নীয়ের সাথে ও প্রতিবেশীর সাথে ভালো সুসম্পর্ক রাখা।
আমাদের সব সময় মানসিক ও শারীরিক শান্তিতে থাকতে হলে, আমাদের দৈনন্দিন খাবারের অভ্যাস চেঞ্জ করতে হবে এবং এর পাশাপাশি সমাজ, পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে হবে ।এতে মানসিক ও শারীরিক শান্তি পাওয়া যাবে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি শারীরিক সুস্থতা আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বড় নিয়ামত। কিন্তু এই শারীরিক সুস্থতা বলতে আমরা শুধু দৈহিক সুস্থতাকে বুঝে থাকি। আসলে ব্যাপারটা তা নয়। দৈহিক ও মানসিক সুস্থতা মিলেই শারীরিক সুস্থ থাকে বোঝা। আর এই শারীরিক সুস্থতা অনেকগুলো প্রভাবক দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। যার সমষ্টিকে আমরা একত্রে সামাজিকতা বলতে পারি। এখানে এই লেখার মাধ্যমে আমরা শারীরিক সুস্থতার সাথে সামাজিকতার যে গভীর সম্পর্ক, সে সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা পাই। লেখাটি আমার জন্য অনেক উপকারী এবং অনেক তথ্যবহুল ছিল। আশা করি অন্যদের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা একই হবে। যদি এই তথ্যাদি আমরা আমাদের দৈনিক জীবনে কাজে লাগাতে পারি, তাহলে এর দীর্ঘমেয়াদি সুপ্রভাব আমাদের জীবনে অবশ্যম্ভাবী।
এটি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত খুব সুন্দর একটি কন্টেন্ট । মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। আর এই সামাজিকতা মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে খুব প্রভাবিত করে। দৈহিক ও মানসিক সুস্থতার চমৎকার কম্বিনেশনের উপর শারীরিক সুস্থতা নির্ভর করে যা আমরা সামাজিকতা থেকে অর্জন করি। সেই দিক বিবেচনা করে বলছি এই কন্টেন্ট এ বিষয়টি চমৎকার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
সুস্থতা হল জীবনযাপনের একটি সামগ্রিক উপায় যা একজন ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সুস্থতার উপর জোর দেয় ।শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য পরিবারের, আত্মীয় স্বজনের ও পতিবেশির খোঁজ খবর নেওয়া। সুস্থ থাকতে হলে পতিদিন পুষ্টি কর খাবার খাওয়া এবং বাহিরের বাজা পোড়া খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।এখানে স্বাস্থ্য এবং মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যই সকল সুখর মূল । আমরা সবাই চাই সুস্থ নীরোগ সুন্দর জীবন। কিন্তু স্বাস্থ্য শুধুমাত্র রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ বা শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক ও শারীরিক গুণাবলীর এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে।
সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যাভ্যাস সম্বন্ধে, সামাজিক ভাবে সুস্থ থাকতে যেসব বিষয়গুলো পালনীয় এবং সামাজিকতার সাথে সুস্থতার যে ধরনের সেতুবন্ধনগুলো আছে, তা আমাদের মাথায় রাখা উচিৎ।