ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ

Spread the love

হতাশা ও বিষন্নতা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে অশান্তি ও দুঃখ কষ্ট পাওয়ার অন্যতম কারণ। কোন কাজ থেকে অমনোযোগী হওয়া, দৈনন্দিন কাজকর্মে ধীরগতির হয়ে যাওয়া সহ আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যায় মানুষ শুধুমাত্র এই ডিপ্রেশনের কারণেই ভুগছে। মানসিকভাবে হতাশাগ্রস্থ মানুষদের জন্যই ডিপ্রেশন নিয়ে কিছু কথা ও উক্তি, ইনস্টাগ্রাম ক্যাপশন ও ফেসবুক স্ট্যাটাস বাংলা প্রকাশ করব আজকের এই আর্টিকেলে।

আবার পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ খুব কমই আছেন, যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে ডিপ্রেশনের সময়কে  সফলভালে মোকাবিলা করতে পেরেছেন। তবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায়ের মধ্যে এক অন্যতম উপায় হলো, যারা এই খারাপ সময়ের মাঝে ছিল তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা। কারণ এই তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা হয়তো আপনাকে অনুপ্রেরণা, আশা এবং ভরসা জাগিয়ে তুলবে।

What is Depression (ডিপ্রেশন কি)?

ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা-ভাবনার সাথে জড়িত। এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা অস্বাভাবিক অনেক ধরণের আচরণ করে থাকে। তারা স্বাভাবিক কোন কিছু চিন্তা করতে পারে না।

স্বাভাবিক জীবন-যাপনে তারা ব্যাপকভাবে বাঁধাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ৮টি কার্যকর উপায় এবং সহজ ট্রিটমেন্ট

মানসিক দুশ্চিন্তার প্রধান কারণ হল মনের চিন্তা উপর অনিয়ন্ত্রনের বহিপ্রকাশের প্রভাব,  তাই এই ধরনের সমস্যা সম্পুর্ন সমাধানের পথ একমাত্র শরীর মন এবং বিচার ধরার উপর সঠিক নিয়ন্ত্রণ স্থাপন করা যা প্রথমিক স্তরের ক্ষেত্রে খুব সহজে সম্ভব।   

১. Gratitude বা পার্থনা

মানুষের জীবন প্রতিটা মুহূর্ত খুবই অমূল্য তাই জীবনে কী কী নেই তার হিসাব বন্ধ রেখে আমাদের কাছে যা আছে তাই নিয়ে আল্লাহ তালাকে কে ধন্যবাদ জানানো উচিত।

যাতে জীবনের কাছে হেরে না গিয়ে যতটুকুই সমস্যা থাকুক না কেন তার সাথে লড়াই করার শক্তি পাওয়া যায়। তাই প্রতিটিই মানুষ কে প্রতিদিন Gratitude বা পার্থনা করার কথা বলা হয় যার দ্বারা মানুষ জীবনের প্রতি আশাবাদী থাকে যাতে নিজের বিষন্নতা ও দুশ্চিন্তা সমস্যা সাথে সহজে লড়াই করতে পারেন ।

২ . সঠিক পুষ্টিকর অহার 

ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড যুক্ত খাবার

ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড আমাদের ব্রেনের সমস্ত ফাংশন কে সঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং ব্রেনের মধ্যে ডিপ্রেশন ডিপ্রেশন থেকে হওয়া ইনফ্লামেশন ও Cellular ডেমেজ কে কমায়। এরকম কিছু খাবার হল আখরোট, আলমন্ড, সামুদ্রিক মাছ, ডিম, ইত্যাদি।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার

ডিপ্রেসন বা বিষন্নতার ফলে আমাদের শরীরের মধ্যে দিগুন ফ্রী রাদিক্যালস সৃষ্ঠী হয় যার ফলে ব্রেন ও শরীরের বিভিন্ন ভাগে সেলুলার ড্যামেজ হতে শুরু করে যা খুবই ক্ষতি কারক।

এই ফ্রী রাদিক্যালস এর অধিক উত্পাদন ও শারিরীক ক্ষতিকারক প্রভাব কম করতে সাহায্য করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার। সহজে পাওয়া প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত রোজ কার খাবার হল কুমড়ো, গাজর, ব্রকলি, পালংশাক, টমেটো, ক্যাপসিকাম, লেবু এবং আঙ্গুর ইত্যাদি।

প্রোটিন যুক্ত খাবার

প্রোটিন মধ্যে থাকে এক প্রকার amino acid যার নাম  tryptophan, এটি সেরেটোনিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য এবং আমাদের শরীরে এনার্জি বুস্ট করে। যা আমাদের শারিরীক ও মানসিক ভাবে বিকাশে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করে।

এরকম প্রোটিন যুক্ত হল দুধ, মাছ, মাংস, ডিম, সমস্ত প্রকার ডাল, সোয়াবিন ইত্যাদি।

আরও পড়ুন

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন

ভিটামিন ও nutrient যুক্ত সবুজ শাকসবজি

সবুজ শাকসবজি মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফাইবার এবং বিভিন্ন ভিটামিনের সম্ভার। এছাড়া শাকসবজির মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে শক্তিশালী ইমিউনিটি বুস্টকারি উপাদান ও anti-cancer গুনাগুন, যা আমাদের সেলুলার ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে এবং শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। 

৩. Laughing therapy বা লাফিং থেরাপি

লাফিং থেরাপি অর্থ হাসি, আসলো সমস্ত রোগের ঔষধ বলা হয় হাসি আপনি যত বেশি হাসবেন তত কম রোগ হওয়ার ভয় থাকবে আপনার।

কারণ কিছু বিশেষ পরীক্ষার দ্বারা প্রমানিত হাসি আমাদের ইউনিটি’ বুস্ট করে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমায় স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তা কমায় এবং ভয় বা উদ্বেগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে। যে কোনো স্টেজের ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তার ক্ষেত্রে হাসি বা লাফিং থেরাপি সবচেয়ে সহজ ও উপকারী ন্যাচারাল ট্রিটমেন্ট ও কম খরচ সাপেক্ষ। 

 

৪. NLP বা Neuro linguistic program  

আসলে NLP হলো এক ধরনের বিশেষ Neuro থেরাপি যার যা আমাদের মাইন্ড এর behavior প্যাটার্ন সম্পূর্ণ পরিবর্তণ করা সম্ভব, পুরোনো স্মৃতি সম্পুর্ন মুছে ফেলা বা সম্পুর্ন নতুন ধারনা মনের মধ্যে implant করা সম্ভব। প্রতিদিন বিশেষ টেকনিক ব্যবহার দ্বারা আমরা দুশ্চিন্তা মত সমস্যার দ্রুত সমাধান করতে পারি। এছাড়াও নিজের আত্মবিশ্বাস কে সুষ্ঠ ভাবে গড়ে তুলতে সক্ষম এবং সহজে বিষন্নতা বা হতাশা কে চিরকালের মত কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।   

তবে NLP টেকনিক কেবল মাত্র NLP Expert দের পরামর্শ নিয়ে করা উচিত, ভুল NLP টেকনিক নিজের জীবনে আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে ।

৫. Yoga ও  প্রাণায়াম

প্রতিটা মানুষের সুষ্ঠ থাকতে নির্দিষ্ট শারিরীক অ্যাক্টিভিটি অব্যসক কারণ এটি আমাদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশে অতি প্রয়োজনীয়।

তবে একটি পরীক্ষার মতো দেখা গেছে যে সব মানুষ বিষন্নতা বা দুশ্চিন্তা শিকার তাদের ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি অভাব বেশি, এবং শরীরের মধ্যে এনার্জীর অভাব দেখা যায়। একমাত্র ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি দাঁড়াই দাড়াই শরীরের সমস্ত পেশী ও মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং শরীর ও মনের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে।

যোগব্যায়াম এই সমস্যাকে সম্পুর্ন কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে কারণ Yoga এক একটি আসন শরীরের বিভিন্ন পেশীকে স্ট্রে্‍চ করে এবং সম্পুর্ন বিকাশে সাহায্য করে।

এছাড়াও প্রাণায়াম ব্রেন ও শরীরের মধ্যে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে থেকে শুরু  করে মনের অসাভাবিক গতিবিধি স্থির করতে সাহায্য করে যা হতাশা বা দুশ্চিন্তার গ্রস্থ মানুষের ক্ষেত্রে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।   

     

৬. মেডিটেশন বা ধ্যান

বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার দ্বারা প্রমানিত দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির পরম ঔষধ হল প্রতিদিন সঠিক নিয়মে মেডিটেশন অভ্যাস করা, কারণ মেডিটেশন আমাদের ভয় অস্থিরতা, উদ্বেগ, অস্বাভাবিক চিন্তা উপর মানসিক অস্থিরিতা উপর সহজে নিয়ন্ত্রণ আনতে সাহায্য করে।

এবং মস্তিষ্কের অতিরিক্ত চিন্তা প্রবাহ থেকে শুরু করে শরীরের রক্তচাপ এবং স্ট্রেস হরমোন গুলি সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রনে রাখে যার ফলে আমরা বিনা কোন ওষুধে কিছু সময়ের মধ্যে ভিতর সম্পুর্ন সুস্থ হয়ে উঠতে পারি।

মেডিটেশন আমাদের নানান উপকারী গুণ আছে যা মুড কে ব্যালেন্স রাখতে এবং  দুশ্চিন্তা ও অবসাদ মত সমস্যা সহজে কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।

৭. Binaural Beats 

বাইনারাল বিটস এটি এক ধরনের বিশেষ মিউজিক ফ্রিকোয়েন্সি যা মানুষের মস্তিষ্ক কে আলফা বিটা কামা মতো বিভিন্ন  স্তরে  নিয়ে সহজে সক্ষম এই প্রত্যেকটি আমাদের মস্তিষ্কের প্রত্যেকটা স্তর যার দ্বারা আমরা সহজেই নিজেদের ইমোশান চিন্তা ভাবনা ও চেতনার উপর স্থিরতা প্রদানে সক্ষম এই music গুলি ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তার মত সমস্যা সহজে কাটিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

এছাড়াও এই মিউজিক ফ্রিকোয়েন্সি সবচেয়ে বড় গুণ হল এটি  ঘুমের সমস্যা দূর করে ও রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রনেও সাহায্য করে ।

এছাড়া ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা হতে পারে ক্ষণস্থায়ী আবার হতে পারে দীর্ঘস্থায়ী। দীর্ঘস্থায়ী বিষণ্ণতায় আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তবে সবসময় যে চিকিৎসার মাধ্যমে বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি মিলবে এমনটাও নয়। তাই তারচেয়ে এর পেছনে থাকা কারণ খুঁজে বের করা, কারণগুলো আগে থেকেই প্রতিরোধ করা বেশি কার্যকর। উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে আমরা কিছু ছোটো ছোটো পরিবর্তন করেই ডিপ্রেশনকে দূরে রাখতে পারি।

১। ব্যায়াম করা

সপ্তাহে অন্তত ৩ থেকে ৫ দিন আধঘণ্টা সময় আমরা ব্যয় করতে পারি ব্যায়ামের জন্য। বিভিন্ন গবেষকের মতে, শরীরচর্চা বা ব্যায়াম– শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে যা দেহের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র শান্ত রাখে। দেহের এন্ডোরফিন নামক হরমোনের ক্ষরণ বাড়ায় যা মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।

দেহের ইমিউন সিস্টেমের যে অংশগুলো ডিপ্রেশন বাড়িয়ে দেয়, সেগুলোর প্রভাব কমায়।

২। মাদকদ্রব্য থেকে দূরে থাকা

মদ, ফেনসিডিল, ইয়াবা বা অন্যান্য মাদকদ্রব্য গ্রহণে সাময়িক প্রশান্তি মেলে বলে ধারণা করা হলেও তা কিন্তু শরীরের জন্য একদমই উপকারী নয়। দীর্ঘদিন ধরে মাদকদ্রব্য গ্রহণের ফলে ডিপ্রেশন ও উদ্বিগ্নতার লক্ষণ আরও প্রকোপ হয়।

৩। সীমা নির্ধারণ করতে শেখা

কোনো বিষয় বা কাজ নিয়ে অতিরিক্ত মগ্ন হয়ে থাকা ডিপ্রেশন আর অস্থিরতা দুটোই বাড়িয়ে দিতে পারে। অতএব, ব্যক্তিজীবন এবং কর্মজীবনের মাঝখানে সীমা টানতে হবে।

৪। সিগারেটকে না বলা

সিগারেট আর ডিপ্রেশন একে অপরকে স্থায়ী করে তোলে। ডিপ্রেশন থেকে দূরে থাকতে সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস ছাড়তে হবে।

শেষকথা-


বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

আশা করছি আপনারা ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

আর আপনি চাইলে নিচে থাকা শেয়ার বাটন থেকে এই লেখাটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। মনোযোগ দিয়ে আমাদের লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

123 thoughts on “ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ”

  1. পৃথিবীতে খুব কম মানুষই আছে যারা ডিপ্রেশনে কখনো ভোগেনি। এই ডিপ্রেশন থেকে মানুষ আস্তে আস্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।সময় মত সঠিক পদক্ষেপ নিলে ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়া সম্ভব। আমি মনে করি এই আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।

    Reply
  2. ডিপ্রেশন একটি সামাজিক ব্যাধি, এখান থেকে আমাদের মুক্তি পেতে হবে এই কনটেন্টি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে

    Reply
  3. বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। দৈনন্দিন কাজকর্মে ধীরগতির হয়ে যাওয়া সহ আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যায় মানুষ শুধুমাত্র এই ডিপ্রেশনের কারণেই ভুগছে।মানুষের জীবন প্রতিটা মুহূর্ত খুবই অমূল্য তাই জীবনে কী কী নেই তার হিসাব বন্ধ রেখে আমাদের কাছে যা আছে তাই নিয়ে আল্লাহ তালাকে কে ধন্যবাদ জানানো উচিত। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি অনেক উপকৃত হয়েছি। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  4. ডিপ্রেশন বা হতাশা মানুষকে নানাবিধ সমস্যায় ফেলে।উক্ত কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জানতে পারি।ডিপ্রেশন মোকাবেলার মাধ্যমে আমি বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবো।

    Reply
  5. ডিপ্রেশন হলো এমন একটি মানসিক ব্যাধি যা আপনার অনুভূতি, চিন্তাচেতনা ও কাজকর্মের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মানুষের শারীরিক মানসিক কর্মদক্ষতা ও মারাত্মক কমিয়ে দেয় এই ডিপ্রেশন। ডিপ্রেশন রোগীদের সুস্থ করতে সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।তাই তাদের সাথে প্রাণ খুলে কথা বলুন, সময় দিন ও বিশেষজ্ঞর শরণাপন্ন হোন।

    Reply
  6. বর্তমান সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলছে। যার প্রধান কারণ হচ্ছে হতাশা। তাই আমাদের সকলের উচিত ডিপ্রেশন দূর করার জন্য সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা। যাতে আমরা আমাদের জীবনকে সুন্দর ও সফলতার চূড়ায় পৌঁছাতে পারি।

    Reply
  7. হতাশা সম্পর্কে লেখাটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আমি নিজেও হতাশার ভিতর দিয়ে যাচ্ছি।
    হতাশা থেকে মুক্তির যে কয়টি উপায় আলোচনা করা হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো কুরআন বুঝে পড়া এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারা।

    Reply
  8. ডিপ্রেশন মানুষের দুঃখ কষ্টের অন্যতম কারণ। এই কন্টেন্টটি আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  9. প্রতিটি মানুষের জীবনে হতাশা ও বিষন্নতা আসবে।তাই বলে হাতাশ হয়ে জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া যাবে না।সঠিক প্রদক্ষেপের মাধ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

    Reply
    • ডিপ্রেশন ব্যাক্তির শারীরিক ও মানসিক আবক্ষয়ের কারণ। কন্টেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।

      Reply
  10. যদিও হতাশার কারণেই মানুষ বিভিন্নরকম সমস্যায় ভুগছে এবং এটি একটি মানসিক ব্যাধি হলেও এর সাথে লড়াই করে যারা সফল হয়েছে, আমরা যদি তাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাই, তাহলে এর থেকে মুক্তি পেতে পারি ও হতাশাগ্রস্থদের আত্মহত্যার প্রবণতাও কমানো যাবে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে।

    Reply
  11. হতাশা ও বিষন্নতা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে অশান্তি ও দুঃখ কষ্ট পাওয়ার অন্যতম কারণ। কোন কাজ থেকে অমনোযোগী হওয়া, দৈনন্দিন কাজকর্মে ধীরগতির হয়ে যাওয়া সহ আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যায় মানুষ শুধুমাত্র এই ডিপ্রেশনের কারণেই ভুগছে।
    বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।
    তবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায়ের মধ্যে এক অন্যতম উপায় হলো, যারা এই খারাপ সময়ের মাঝে ছিল তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা। কারণ এই তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা হয়তো আপনাকে অনুপ্রেরণা, আশা এবং ভরসা জাগিয়ে তুলবে।এই কন্টেন্টটি আমাদের সকলের জন্য খুবই উপকারে আসবে ইংশাআল্লাহ। বিশেষ করে আমার জন্য উপকারী কারণ আমি নিজে সব সময় ডিপ্রেশনে ভুগছি

    Reply
  12. মানুষের জীবনে প্রতিটি সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের জীবনের কোনো কিছু সমস্যাতেই হতাশ হওয়া যাবেনা।আল্লাহর উপর ভরসা রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে এবং আল্লাহর কাছে বেশি বেশি সাহায্য চাইতে হবে। এই কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে আমি বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবো।

    Reply
    • ডিপ্রেশন হলো এক ধরনের মানসিক রোগ।এটি মানুষকে স্বাভাবিক কাজ কর্মের মধ্যে বেঘাত ঘটায়।ডিপ্রেশন মানুষ কে ধীরে ধীরে আমাদের জীবনের সব সুখ কেরে নায় ।সবার উচিত এই কনটেন্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়া ও ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলো মেনে চলা।
      এটি আমার জন্যে অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট।

      Reply
  13. ডিপ্রেশন বা হতাশা নামক সমস্যার কাছে হার না মেনে জীবনযুদ্ধে এগিয়ে যেতে হবে।সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ বাঁচিয়ে দিতে পারে অনেকগুলো প্রাণ।ডিপ্রেশনকে প্রতিরোধ করি,আত্মহত্যাকে না বলি।দুশ্চিন্তাগ্রস্ত রোগীদের পাশে থেকে সুস্থ্য জীবনে ফিরিয়ে আনতে উক্ত বিষয়গুলো মেনে চলি।

    Reply
  14. ডিপ্রেশন নামক ব্যাধিতে যারা ভুগছেন,তারা তা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত।কারণ এটা মানসিকভাবে একটা মানুষকে শেষ করে দেয়।ডিপ্রেশন কোন কিছুর সমাধান নয়।তাই এটির সমাধান খুজতে হবে।ডিপ্রেশন দুর করার মাধ্যমগুলো নিজের জিবনে প্রয়োগ করতে হবে।তবেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে, তার সুন্দর চিন্তাধারা লেখার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  15. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক অন্যতম মানসিক ব্যাধি। এটি ধীরে ধীরে মানুষকে কর্মবিমুখ করে তোলে। বর্তমান বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধির অন্যতম কারন ডিপ্রেশন। তাই আমাদের প্রথমেই ডিপ্রেশন মোকাবেলার উপায় গুলো জানা উচিৎ।এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা উপায় গুলো জানতে পেরে উপকৃত হয়েছি।

    Reply
    • ডিপ্রেশন হলো এক ধরনের মানসিক রোগ। এটি মানুষকে স্বাভাবিক কাজ কর্মে বেঘাথ সৃষ্টি করে।তাই আমাদের জীবনের কোন সমস্যায় হতাশ হওয়া যাবে না ।আমি মনে করি এই কনটেন্ট টি সবার পড়া উচিত এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলো মেনে চলা ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করা।

      Reply
  16. ডিপ্রেশন হলো এক ধরনের মানসিক রোগ।এটি মানুষকে স্বাভাবিক কাজ কর্মের মধ্যে বেঘাত ঘটায়।ডিপ্রেশন মানুষ কে ধীরে ধীরে আমাদের জীবনের সব সুখ কেরে নায় ।সবার উচিত এই কনটেন্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়া ও ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলো মেনে চলা।
    এটি আমার জন্যে অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  17. ডিপ্রশন হলো এক ধরনের মানসিক রোগ।এটি আমাদের স্বাভাবিক কাজ কর্মের মাধ্যমে বেঘাৎ সৃষ্টি করে।আমাদের জীবনে একাকীত্ব ডেকে আনে।তাই আমাদের ডিপ্রেশন মোকাবেলার উপায় গুলো জানা এবং মেনে চলা। সকলের উচিৎ এই কনটেন্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়া এবং মেনে চলা।

    Reply
  18. ডিপ্রেশন এক ধরনের মানসিক ব্যাধি।যদিও আমি নিজেই ডিপ্রেশনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। তাই হঠাৎ এই আর্টিকেলটি সামনে আসায় এটি পড়ার মাধ্যমে ডিপ্রেশন সম্পর্কে যেসব বিষয় আমি আগে জানতাম না সেসব জানতে পেরেছি। পুরো আর্টিকেলটা পড়ার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে যে বিষয়টি সেটি হচ্ছে আমাদেরকে সব সময় আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা উচিত এবং প্রার্থনা করতে হবে। নিজের জীবনে যা কিছু আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিত। তাহলে অনেকাংশেই ডিপ্রেশন আমাদের ধারে কাছেও আসতে পারবেনা ইনশাল্লাহ্।

    Reply
  19. দুশ্চিন্তাগ্রস্ত রোগীদের পাশে থেকে সুস্থ্য জীবনে ফিরিয়ে আনতে প্রথমেই আমাদের ডিপ্রেশন মোকাবেলার উপায় গুলো জানা উচিৎ।উক্ত কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জানতে পারি।ডিপ্রেশন মোকাবেলার মাধ্যমে আমি বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবো।

    Reply
  20. ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ন বিষয় আমাদের সামনে আনার জন্য। ডিপ্রেশন এর মত মানসিক ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে আমাদের সব সময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হবে।পাশাপাশি আর্টিকেলটিতে উল্লেখিত ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো অনুসরণ করতে হবে।

    Reply
  21. আসলেই পৃথিবীতে খুব কমই মানুষ আছেন, যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে ডিপ্রেশনের সময়কে সফলভালে মোকাবিলা করতে পেরেছেন।
    আমাদের সকলের উচিৎ, মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি নিয়ে সচেতনতা ও সহানুভূতির গুরুত্বকে পুনরায় প্রতিষ্ঠা করা। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা বিষয় সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  22. আল্লাহ আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে তৈরি করেছেন। মানুষের জীবনে প্রত্যেকটা সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের জীবনে যাই কিছু হয়ে যায় না কেন আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে।তাহলে আমরা ডিপ্রেশনে পড়বো না। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক অন্যতম মানসিক ব্যাধি। এটি ধীরে ধীরে মানুষকে কর্মবিমুখ করে তোলে। বর্তমান বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধির অন্যতম কারন ডিপ্রেশন। তাই আমাদের প্রথমেই ডিপ্রেশন মোকাবেলার উপায় গুলো জানা উচিৎ।৷৷দুশ্চিন্তাগ্রস্ত রোগীদের পাশে থেকে সুস্থ্য জীবনে ফিরিয়ে আনতে উক্ত বিষয়গুলো মেনে চলি। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা উপায় গুলো জানতে পেরে উপকৃত হয়েছি।

    Reply
  23. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের মানসিক ব্যাধি।বর্তমান বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ ডিপ্রেশন।নিজের জীবনে যা কিছু আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিত।ডিপ্রেশন এর মত মানসিক ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে আমাদের সব সময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হবে। এই কনটেন্ট টি বর্তমান সময়ের জন্য খুব প্রয়োজনীয় টপিক। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  24. খুব সুন্দর প্রাসঙ্গিক এবং জীবন ঘনিষ্ঠ আলোচনা। বর্তমান পৃথিবিতে ডিপ্রেশন প্রায় প্রতিটি মানুষের জীবনে ডিপ্রেশন বিষবাষ্পের মতো ছড়িয়ে যাচ্ছে। এখানে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির কার্যকর উপায় বলা হয়েছে যেটা আমার জন্য খুবই উপকারি।আমার মনে হয় বর্তমান সমাজের প্রত্যেক মানুষের এটি পড়া উচিত।

    Reply
  25. ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। যা মানুষের জীবনকে হতাশাগ্রস্ত করে তোলে। তবে এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দরকার প্রচুর মানসিক শক্তি। এবং উপরের কনটেন্টে যে রুলস গুলো রয়েছে সেগুলো ফলো করা। তাহলে এ সমস্যা থেকে সহজেই রক্ষা পাওয়া যাবে।

    Reply
  26. ডিপ্রেশন একধরনের মানসিক ব্যাধি যা মানুষকে ধীরে ধীরে শেষ করে দেয়। এই ধরনের মানুষকে সর্বদা আল্লাহর স্মরণে থাকতে হবে। এই আর্টিকেল থেকে আমি অনেক কিছু জেনেছি যা আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
    • ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে।
      বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত। কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

      Reply
  27. বর্তমান তরুনদের মধ্যে আত্নহত্যার প্রবনতার হার বেড়েই চলেছে।এর অন্যতম কারন হচ্ছে এই ডিপ্রেশন। আর এই ডিপ্রেশন অন্যতম কারন হল সৃষ্টিকর্তার ওপর বিশ্বাস না থাকা। আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।”নিশ্চয়ই দুঃখের পরেই আছে সুখ,নিশ্চয়ই কষ্টের পরে আছে সস্তি।”_আল কোরআন
    তরুন সমাজের জন্য এই আর্টিকেলটি পরা খুব জরুরি। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  28. ডিপ্রেশন বর্তমানে ভয়ংকর ব্যাধিতে পরিনত হয়েছে।যার ফলে প্রতিনিয়ত মানুষ আত্মহত্যার দিকে ধাবিত হচ্ছে।ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ তিলে তিলে ভিতর থেকে নিঃশেষ হয়ে যায়।এর থেকে মুক্তির জন্য যেসব উপায় কন্টেন্টে লিখা হয়েছে তার পাশাপাশি আল্লাহর নিকট ফিরে আসা উচিত।তবেই মানসিক ও শারীরিক শান্তি আসবে ইন শা আল্লাহ।লেখকের প্রতি অনেক শুকরিয়া এরকম সময়োপযোগী কন্টেন্ট লিখার জন্য,ধন্যবাদ 🙂

    Reply
  29. কন্টেনটি থেকে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির অনেক উপায় জেনেছি।রুটিনমাফিক জীবনযাপন ও সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনার মাধ্যমে আমরা এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।

    Reply
  30. সবার জীবনেই কোনো না কোনো ডিপ্রেশন বা হতাশা থাকে। এই কনটেন্ট টি পড়ে সত্যিই একজন চাইলে ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  31. ডিপ্রেশনকে ভয় নয় বরং জয় করতে হবে।এখনি সঠিক সময় এই মারাক্তক ব্যাধিকে প্রতিরোধ করার।উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে নিজে সচেতন হই,অন্যকে সচেতন করি। আত্মহত্যার নামে অকালমৃত্যুকে প্রতিরোধ করি।

    Reply
  32. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ে খুবই ভয়াবহ সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। ডিপ্রেশনের কারণে মৃত্যুর ঘটনা পর্যন্ত ঘটে থাকে। তাই কন্টেন্ট টির থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।

    Reply
  33. ডিপ্রেশন এক ধরনের মানসিক রোগ। এর ফলে ব্যক্তির স্বাভাবিক জীবন বাধাগ্রস্ত হয়। অনেকেই তার লক্ষ্য থেকে ছিটকে পড়েন। পরিবেশ, পরিস্থিতি ও সময়ের প্রেক্ষিতে এ ধরনের পরিস্থিতির শিকার হন অনেকেই। যেমনটা আমি বর্তমানে ভুক্তভোগী। তাই এই ধরনের কনটেন্ট বা বার্তা সকলের সামনে উপস্থিত এর মাধ্যমে পরিবার ও সমাজের সকলকে সচেতন করে তুলতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই ব্যক্তি সহজেই এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  34. বর্তমানে ডিপ্রেশন খুব বেড়ে গিয়েছে। আত্নহত্যার মূল কারণ ডিপ্রেশন। এখানে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো আমার জন্য খুব ই উপকার হবে ইন শা আল্লাহ। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য এই পদগুলো অবলম্বন করা উচিত।

    Reply
  35. ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। যা মানুষের জীবনকে হতাশাগ্রস্ত করে তোলে। এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য দরকার প্রচুর মানসিক শক্তি। আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রে আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।”নিশ্চয়ই দুঃখের পরেই আছে সুখ,নিশ্চয়ই কষ্টের পরে আছে সস্তি ”আল _কোরআন I
    অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে, তার সুন্দর চিন্তাধারা লেখার মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য,যার কারণে আমি উপকৃত হলাম I

    Reply
  36. আসসালামু আলাইকুম। লেখাটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। ডিপ্রেশন ই আত্মহত্যা মূল কারণ হয়ে দাড়ায় অনেক সময়। ডিপ্রেশনের রোগীরা কারো সাথে কোন কিছু শেয়ার করতে পারে না। কষ্ট টা চেপে রেখে তারা আত্মহত্যা পথ বেছে নেয়। ডিপ্রেশন থেকে বাঁচতে হলে সবসময় আল্লাহ কে স্মরণ রাখা উচিত। তিনি যা দিয়েছেন তাই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা। অন্যের টা নিয়ে চিন্তা করা যাবে না। মুসলিম হলে কোরআনের সাথে সম্পর্ক রাখলে আমি মনে করি সে কখনো ডিপ্রেশনে ভুগবে না। লেখকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে লেখার জন্য। যারা ডিপ্রেশনে ভোগে তাদের এই লেখা থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত।

    Reply
  37. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের মানসিক ব্যাধি।বর্তমান বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ ডিপ্রেশন।নিজের জীবনে যা কিছু আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিত।ডিপ্রেশন এর মত মানসিক ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে আমাদের সব সময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হবে। এই কন্টেন্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

    Reply
  38. বিশ্বব্যাপী কোটি মানুষের জীবনে ডিপ্রেশন ব্যাধী বাসা বেঁধেে আছে। এটা এক ধরনের মরণ ব্যাধী। এই ব্যাধী থেকে বিভিন্ন উপায়ে উত্তরণ পাওয়া যায়। যেমনঃ আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পন করা, পুষ্টিকর, ভিটামিন এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ, সর্বদা হাসি খুশি থাকা, ধ্যান ও ব্যায়াম করা, মাদককে না বলা ইত্যাদি বিষয়গুলি মেনে চললে আত্মহত্যার মতো জঘন্য কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা যায়। সর্বপরি আর্টিকেল রাইটার’কে ধন্যবাদ এমন একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  39. ডিপ্রেশনের সাথে সফলভাবে লড়াই করা সত্যিই কঠিন।সময় মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে এটি মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। আমরা সকলেই কখনো না কখনো ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি।
    এই কনটেন্টটি আমাকে ডিপ্রেশন মুক্ত হতে অনেক সাহায্য করেছে। এটি আমার জন্য খুব দরকারি এবং উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  40. ডিপ্রেশন একটি গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থা যা বিশেষত মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে প্রকাশ পায়। এটি হতাশা, বিশন্নতা, অসন্তোষ, নিজের মূল্যায়নের অভাব, সামাজিক আইসোলেশন ইত্যাদি এমন বিভিন্ন কারণে উৎপন্ন হতে পারে। এটি মানুষের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
    সমস্যার সামাধানে মুক্তির পথ অনেকটি কঠিন, কিন্তু সঠিক সামর্থ্যশীল পদক্ষেপ নেওয়া মানুষকে ডিপ্রেশন থেকে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করতে পারে। সমাজের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে এবং ডিপ্রেশনের সাথে যুদ্ধ করতে মানুষকে উৎসাহিত করা জরুরী।
    উক্ত কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো জানতে পেরে উপকৃত হয়েছি।

    Reply
  41. আজকাল, হতাশা একটি ভয়ঙ্কর রোগ। এর ফলে মানুষ আত্মহত্যার দিকে ধাবিত হয়। হতাশাগ্রস্ত লোকেরা ভিতরে ভিতরে জীর্ণ হয়ে পড়ে। লেখকের নির্দেশাবলী অনুসরণ করার পাশাপাশি, এটি থেকে পরিত্রাণ পেতে আল্লাহর কাছে ফিরে আসা উচিত। ততক্ষণ পর্যন্ত না শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি আসবে যতক্ষন না আল্লাহর আদেশ ও নিষেধ মেনে চলা হয় . আমি এই ধরনের যুগপোযোগী প্রাসঙ্গিক জিনিস তৈরি করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ জানাই।

    Reply
  42. ডিপ্রেশন খুবই কমন কিন্তু মারাত্মক এক ধরনের মানসিক ব্যাধি। বর্তমানে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলছে, এর কারণ হচ্ছে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। আমি নিজেও ডিপ্রেশনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। এ কনটেন্টটি পরে আমার খুবই উপকার হলো।

    Reply
  43. হতাশা একটি ভয়ঙ্কর রোগ। আজকাল যুব সমাজের বড় একটা অংশ হতাশাগ্রস্হ রোগে আক্রান্ত। ফলে আত্মহত্যার দিকে ধাবিত হয় বিরাট একটা অংশ। হতাশাগ্রস্ত লোকেরা ভিতরে ভিতরে মানসিক ভাবে ধংস হয়ে যায়। লেখকের নির্দেশাবলী অনুসরণ করার পাশাপাশি, এটি থেকে পরিত্রাণ পেতে আল্লাহর কাছে ও ফিরে আসা উচিত। ততক্ষণ পর্যন্ত শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি আসবে না যতক্ষন না আল্লাহর আদেশ নিষেধ যথাযত
    ভাবে পালন করা না হয় । আমি এই ধরনের প্রাসঙ্গিক রচনা লেখার জন্য লেখকের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ।

    Reply
  44. প্রতিটা মানুষ জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে ডিপ্রেশনের সাথে লড়াই করে। এটি একটি ভয়ংকর মানসিক ব্যাধি যা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণ সমূহ এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পেরেছি ।এটি আমার জন্য খুবই উপকারী এবং দরকারি ছিল। সকলের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  45. ডিপ্রেশনের কারণে মানুষের জীবনে যে হতাশা, দুঃখ থেকে বিভিন্ন ধরনের নেগেটিভ চিন্তাভাবনা ও আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়ে চলছে তা থেকে বের হওয়ার জন্য এই বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান আলোচনা করা হয়েছে। এসব নিয়ম মেনে চললে ডিপ্রেশন থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  46. পৃথিবীতে এমন মানুষ খুব কমই আছেন, যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে ডিপ্রেশনের সময়কে সফলভালে মোকাবিলা করতে পেরেছেন।
    বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পেরে উপকৃত হলাম। এটি সকলের পড়া উচিত।

    Reply
  47. ৷ বর্তমান সময়ে মানসিক বা ডিপ্রেশনে ভোগা রোগী যে দিন দিন এতো বৃদ্ধি পাচ্ছে যে তাই
    মানসিক হতাশাগ্রস্থ মানুষদের জন্যই ডিপ্রেশন নিয়ে কিছু কথা ও উক্তি বলা হয়েছে এই আর্টিকেলটিতে।
    তবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায়ের মধ্যে এক অন্যতম উপায় হলো, যারা এই খারাপ সময়ের মাঝে ছিল তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা। কারণ এই তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা হয়তো আপনাকে অনুপ্রেরণা, আশা এবং ভরসা জাগিয়ে তুলবে।কেননা পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ খুব কমই আছেন, যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে ডিপ্রেশনের সময়কে সফলভালে মোকাবিলা করতে পেরেছে।
    36 thoughts on “ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ”
    আশা করছি আমরা ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পেরেছিএবং উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ আমি নিজে অনেক উপকৃত হয়েছি

    Reply
    • সবার জীবনেই কোনো না কোনো ডিপ্রেশন বা হতাশা থাকে। এই কনটেন্ট টি পড়ে সত্যিই একজন চাইলে ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। ধন্যবাদ লেখক কে।

      Reply
  48. ডিপ্রেশন বর্তমানে উল্লেখযোগ্য ভয়ংকর ব্যাধিতে পরিনত হয়েছে।যার ফলে প্রতিনিয়ত মানুষ আত্মহত্যার দিকে ধাবিত হচ্ছে। হতাশার কারণে মানুষ তিলে তিলে ভিতর থেকে নিঃশেষ হয়ে যায়।এর থেকে মুক্তির জন্য যেসব উপায় কন্টেন্টে লিখা হয়েছে তার পাশাপাশি দৈনন্দিন ইবাদতে মনোযোগী হতে হবে ।তবেই মানসিক ও শারীরিক শান্তি আসবে ইন শা আল্লাহ। সময়োপযোগী কন্টেন্ট লিখার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  49. মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট, উত্থান ,পতন রয়েছে। এই দুঃখ কষ্ট থেকেই অনেকের জীবনে তৈরি হয় ডিপ্রেশন। বর্তমানে ঘরে ঘরে ডিপ্রেশনের রোগী। যাদের অনেকেই বেছে নিচ্ছে আত্মহত্যার পথ। হয়ে পড়ছে ড্রাগ অ্যাডিক্টেড। ডিপ্রেশনের কারণ এবং প্রতিকার নিয়ে লিখা হয়েছে এই আর্টিকেল। অনেক কিছু জানতে পারলাম এই লেখাটি পড়ে। আমার কাছে যেটা সবচেয়ে ভালো উপায় মনে হয়েছে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবার জন্য, সেটা হল প্রার্থনা করা। নিয়মিত প্রার্থনার মাধ্যমেই মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়। দুঃখ কষ্টের অবসান ঘটে। যারা ডিপ্রেশন বিষয়ে জানতে চাইছেন অবশ্যই এই আর্টিকেলটি পড়বেন।

    Reply
  50. বর্তমানে ডিপ্রেশনে শব্দের সাথে আমরা সবাই কমবেশি সবাই পরিচিত।এটি একটি মানসিক সমস্যা হলেও পরবর্তীতে এটি শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার ও সৃষ্টি করে।ধীরে ধীরে এটি মানুষকে আত্মহত্যার দিকেও প্রভাবিত করে।আমার আশেপাশে অনেককেই দেখেছি চাহিদার সাথে প্রাপ্তির তাল মিলাতে না পেরে হতাশাগ্রস্ত হয়ে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে।এই পোস্ট পড়ে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির অনেক উপায় সম্পর্কে জানতে পারলাম।যা যেকোনো মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতে অনেক উপকারী ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  51. ডিপ্রেশন বর্তমানে একটি সাধারণ সমস্যা। পুরো জীবনে প্রত্যেকেই কখনো না কখনো এই ডিপ্রেশনের শিকার হন। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকলে অনেকেই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং আত্মহত্যার মতো ভয়ংকর ডিসিশন নিয়ে ফেলেন। তাই এ ব্যাপারে জ্ঞান অর্জনের কোন বিকল্প নেই। ডিপ্রেশন নিয়ে লেখা চমৎকার এই আর্টিকেলটি পড়লাম। অনেক কিছু শেখার আছে এই আর্টিকেলটি থেকে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  52. বর্তমান সময়ে সুইসাইডের মতো ঝুকি বেড়েই চলেছে।এর অন্যতম কারন হচ্ছে ডিপ্রেশন।
    এই আর্টিকেল টি পড়ে বুঝতে পেরেছি কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়া যায়।
    এখানে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে, যেটা সকলের জন্য খুবই উপকারি।
    ধন্যবাদ লেখক কে এমন উপযোগী আর্টিকেল লেখার জন্য।

    Reply
  53. ডিপ্রেশন বর্তমানে একটি ভয়াবহ মানসিক ব্যাধি। খুব কম মানুষই খুঁজে পাওয়া যাবে যাদের ভিতর কোনো বিষন্নতা নেই। এই ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা দিন দিন মানুষকে অক্ষম করে দিচ্ছে। যার ফলে হতাশ হয়ে মানুষ আত্মহত্যার মত পথ বেছে নিচ্ছে।
    এই কন্টেন্ট টি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন কারণ এখানে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির কিছু উপায় বলা হয়েছে।
    একটি অন্যতম উপায় হলো সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। তাই আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে প্রতিটি কাজ রুটিন অনুযায়ী করার চেষ্টা করতে হবে তাহলে আল্লাহ আপনাকে এই বিষন্নতা থেকে মুক্তি দিবে ইন শা আল্লাহ।

    Reply
  54. হতাশা ও বিষন্নতা আমাদের দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে। সমাজের বিভিন্ন বিষয় বিশ্লেষণ করলে এটি অনুধাবন করা যায়। যেমন, আত্মহত্যা।

    Reply
    • বর্তামান সমাজে ডিপ্রেশন একটা জঘন্যতম ব্যাধি,যা দিনদিন ভাইরাসের মতো আমাদের সমাজে ছড়িয়ে পরছে।এই ব্যাধি থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য উপরোক্ত কনটেন্টটি মেডিসিন হিসেবে কাজে লাগতে পারে।
      ধন্যাবাদ লেখককে এতো সুন্দর ও সময়োপযোগী কনটেন্ট টি সবার মাঝে প্রকাশ করার জন্য।

      Reply
  55. ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে। আত্নহত্যার পথ ও বেঁচে নেয়। এই কনটেন্টটি পড়ে আমি অনেক উপকার পেলাম।আমাদের জীবনের মোর ঘুরিয়ে দিল।

    Reply
  56. হতাশা ও বিষন্নতা এখন মানুষের নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে । বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানুষিক রোগ যা আত্মহত্যার প্রবণতা ও হার দুটিই বৃদ্ধি করে চলেছে। ডিপ্রেশন মানুষের একটি সুস্থ – সুন্দর এবং স্বাভাবিক জীবন যাপনকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে এই কনটেন্টটি খুবই উপকারী, কারণ যে বিষয়বস্তু গুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে তা খুবই কার্যকরী, এবং এই আলোচ্য বিষয় গুলোর উপর কাজ করলে একজন হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি খুব সহজে ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে বলে আশা করছি। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এই আর্টিকেলটির জন্য। খুবই সুন্দর উপস্থাপনার সাথে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভের উপায় নিয়ে, অনেক তথ্য দিয়েছেন যা প্রতিটি মানুষেরই জানা উচিত, বিশেষ করে আমাদের তরুণ সমাজের যারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কারণে ডিপ্রেশনের মতো মারাত্মক মানসিক ব্যাধিতে ভুগছেন।

    Reply
  57. ডিপ্রেশন মানুষকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করে। প্রতিটি মুহূর্ত হতাশা মানুষকে দুশ্চিন্তা গ্রস্থ করে রাখে। জীবনে প্রত্যেকটি মানুষই হতাশায় ভুগে থাকে। তবে, এই খারাপ সময় থেকে বের হয়ে আশাও সম্ভব। কনটেন্টটি পড়ে আমি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির অনেক ধারণা পেয়েছি। কনটেন্টের লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  58. ডিপ্রেশন একটি সামাজিক ব্যাধি,
    ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ মানসিকভাবে হতাশাগ্রস্থ হচ্ছে, এমনকি ডিপ্রেশনের জন্য আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    আমাদের উচিত সচেতন হওয়া এবং নিজের জীবনের উপর হতাশ না হয়ে ধৈর্য্য ধরে সামনে এগিয়ে যাওয়া। কেননা খারাপ সময়ের পরেই ভালো সময় আসে। আর্টিকেল টি পরে আমার মনোবল আরো বেড়ে গেলো।

    Reply
  59. ডিপ্রেশন একটি সামাজিক ব্যাধি,
    ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ মানসিকভাবে হতাশাগ্রস্থ হচ্ছে, এমনকি ডিপ্রেশনের জন্য আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    আমাদের উচিত সচেতন হওয়া এবং নিজের জীবনের উপর হতাশ না হয়ে ধৈর্য্য ধরে সামনে এগিয়ে যাওয়া। কেননা খারাপ সময়ের পরেই ভালো সময় আসে। আর্টিকেল টি পরে আমার মনোবল আরো বেড়ে গেলো।

    Reply
  60. ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা খুবই মারাত্মক একটি ব্যাধি। এ ব্যাধির কারণে মানুষ আত্মহত্যার দিকেও চলে যাচ্ছে। এজন্য আমাদের ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা থেকে দূর হওয়ার জন্য যা যা করা দরকার সেগুলো করতে হবে। এই লেখাটি পড়ে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা কি এবং সেগুলো থেকে দূর হওয়ার জন্য আমাদের কি কি করতে হবে তা সুন্দরভাবে জানতে পারলাম।যিনি এই লেখাটি লিখেছেন তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

    Reply
  61. প্রতিটি মানুষের জীবনে হতাশা ও বিষন্নতা আসবে।তাই বলে হাতাশ হয়ে জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া যাবে না।সঠিক প্রদক্ষেপের মাধ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।আর বেশি বেশি করে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে। এই কন্টেন্ট এ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়ের যে কয়টি কৌশলের কথা বলা হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কোরআন বুঝে বেশি বেশি করে পড়া এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালিত করা। তবেই আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাব। এই কন্টেন্ট টি আমার জীবনের মোড় পাল্টে দিয়েছে অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে।।

    Reply
  62. ডিপ্রেশন এমন এক মানসিক রোগ যা মানুষের মানসিক ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। তাই সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে আমাদের ডিপ্রেশন নামক ব্যধি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।

    লেখকের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ। এত চমৎকার একটা কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। জীবন কে একটু অন্য ভাবে সাজাতে পারবো।

    Reply
  63. হতাশা ও বিষন্নতা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে অশান্তি ও দুঃখ কষ্ট পাওয়ার অন্যতম কারণ। কোন কাজ থেকে অমনোযোগী হওয়া, দৈনন্দিন কাজকর্মে ধীরগতির হয়ে যাওয়া সহ আরো বিভিন্ন রকমের সমস্যায় মানুষ শুধুমাত্র এই ডিপ্রেশনের কারণেই ভুগছে। আমি এই আর্টিকেল পরে অনেক উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখক কে এরকম একটি আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  64. ডিপ্রেশন এমন এক ধরনের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে নষ্ট করে ফেলে। পৃথিবীতে খুব কম মানুষই আছে যারা ডিপ্রেশনে ভোগেনি। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবার জন্য উক্ত কনটেন্টটি খুবই দরকারি এবং উপকারী। এই কনটেন্টটি বর্তমান সময়ের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  65. ডিপ্রেশন মারাত্মক একটি সমস্যা যদি কারো মধ্যে এই ডিপ্রেশন থাকে তাহলে সে জীবনে কখনোই সফলতা আনতে পারে না। সফলতার একমাত্র চাবিকাঠি হতে পারে ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা।এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে একজন মানুষ তার জীবনের সঠিক সিদ্ধান্ত ও সঠিক লক্ষে পৌঁছাতে পারবে। যদি কেউ এই কনটেন্টের অর্থ বা তাৎপর্য ভালোভাবে বুঝতে পারে তাহলে সে কখনো ডিপ্রেশনে ভুগবে না।

    Reply
  66. হতাশা যে কি খারাপ জিনিস!!! জীবনটা কেমন জানি ফিল হয়। তবে এই প্রতিটা পয়েন্টই খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। আমি নিজেও ট্রাই করেছি আর বাস্তব ফল পেয়েছি। লিখাটা খুবই সুন্দর ছিলো আর টু দি পয়েন্টে ছিলো যা পড়তে ভালো লেগেছে।

    Reply
  67. পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ খুব কমই আছেন, যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে ডিপ্রেশনের সময়কে সফলভালে মোকাবিলা করতে পেরেছেন। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। তাই আমাদের সকলের ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ আর্টিকেলটি পড়া উচিত। এতে করে আমরা ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠার উপায় জানতে পারবো।

    Reply
  68. ডিপ্রেশন একটি ভঙ্কর মাসিক ব্যাধি। প্রতিটি মানুষের জীবনে কোনো নাকোনো সময় ডিপ্রেশন আসেয়। এই ডিপ্রেশন থেকে সঠিক সময়ে বেরোতে নাপারলে, এটি ধীরে ধীরে মানুষ কে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
    এই ডিপ্রেশন এর কারণেয় অনেক মানুষ আত্মহত্যার মতো পাপ কাজ বেছে নেয়।
    আলহামদুলিল্লাহ এই আর্টিকেল টি আামদের ভয়ংকর ব্যাধি ডিপ্রেশন থেকে বের হতে অনেক সাহায্য করবে।
    ডিপ্রেশন থেকে বেরেনোর জন্য অনেক উপায় এখানে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আমি নিজেও অনেক উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।

    Reply
  69. বর্তমানে আমাদের সমাজের ডিপ্রেশন খুব বড় একটি সমস্যা। আর এই সমস্যা বেড়ে চলার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে দিন দিন মানুষ একাকী হয়ে পড়ছে। তাই আত্মহত্যা প্রবণতা কমানোর জন্য এবং ডিপ্রেশন থেকে বের হবার জন্য যে ব্যক্তি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত তার আশেপাশের মানুষের উচিত তাকে ডিপ্রেশন থেকে বের হবার জন্য সহযোগিতা করা। আর এই ডিপ্রেশন থেকে বের হবার অন্যতম বড় একটি উপায় হতে পারে আমাদের রবের নিকটবর্তী হওয়া অর্থাৎ বেশি বেশি রবের কথা স্মরণ করা।

    Reply
  70. ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- হতাশা, বিষন্নতা ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ করে ফেলে। হতাশা ও বিষন্নতা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে অশান্তি ও দুঃখ কষ্ট পাওয়ার অন্যতম কারণ।তাই ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিৎ নতুবা সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।
    আর, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায়ের মধ্যে এক অন্যতম উপায় হলো, যারা এই খারাপ(অর্থাৎ ডিপ্রেশনের মধ্য দিয়ে সময় অতিবাহিত করেছে) সময়ের মাঝে ছিল তাদের অভিজ্ঞতা শোনা। কারণ তাদের এই অভিজ্ঞতা শোনা হয়তো হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তিকে অনুপ্রেরণা, আশা এবং ভরসা জাগিয়ে তুলবে।
    এবং উপরোক্ত কন্টেন্ট-টি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিলো।কেননা, এর মাধ্যমে আমি ডিপ্রেশন কি,কেনো হয়ে থাকে, কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে এবং অন্যকে দূরে রাখা যায় এ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ। এ পোস্টটি আমি আমার পরিচিত জনদের মাঝে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ যেন তারাও উপকৃত হতে পারেন।

    ধন্যবাদ।

    Reply
  71. খুব দরকারী ও জীবন ঘনিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা। যিনি বা যারা এই ডিপ্রেশন নামক রোগের সাথে আছেন তিনিই জানেন এ কি ভয়ংকর রোগ। এই আলোচনা থেকে শেখার ও জানার আছে অনেক কিছু। আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।।

    Reply
  72. ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্য্যধি হলেও এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ নানা সমস্যায় ভুগছে। সঠিক পদক্ষেপ নিলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এই আর্টিকেলটি সকলের পড়া উচিত।

    Reply
  73. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। ডিপ্রেশন নিয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি এবং উপকৃত হয়েছি।

    Reply
  74. ডিপ্রেশন একটি মানসিক রোগ। দীর্ঘদিন হতাশা ও বিষন্নতার কারণে এই রোগের সৃষ্টি হয়।আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে দিন দিন ডিপ্রেশনের হার বেড়েই চলেছে। ডিপ্রেশনের কারণে আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি হয়।এই জটিল রোগ থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো মহান আল্লাহ তায়ালার ওপর বিশ্বাস,প্রার্থনা এবং সঠিক জীবনধারা মেনে চলা।
    লেখক ডিপ্রেশন বিষয়টিকে অনেক সুন্দর ও সাবলীলভাবে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  75. বর্তমান সময়ের জন্য উপকারি বিষয় ডিপ্রেশন। সবারই এই বিষয়ে জানা দরকার । আশা করি সবাই উপকৃত হবে ।

    Reply
  76. ‌ ডি‌প্রেশন এমন এক ব‌্যা‌ধি যা ‌একজন মানুষ‌কে মান‌ষিকভা‌বে অসুস্থত ক‌রে তু‌লে। ধী‌রে ধী‌রে একজন মানুষ‌কে আত্নহত‌্যার পথ নি‌তে বা‌ধ‌্য ক‌রে। তাই আমা‌দের সবাইকে এ বিষ‌য়ে স‌চেতন হ‌তে হ‌বে। এছাড়াও বি‌ভিন্ন পথ অবলম্বন করেও আমরা এ রো‌গ থে‌কে বাচ‌তে পা‌রি যা এ আর্টিকেল প‌ড়ে আমরা জান‌তে পা‌রি। খুবই উপকারী এক‌টি আর্টিকেল যা তরুন সমা‌জের পথপদশর্ন হ‌য়ে থাক‌বে ব‌লে আমি ম‌নে ক‌রি। ধন‌্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ক‌রে তু‌লে ধরার জন‌্য।

    Reply
  77. আত্মহত্যার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ডিপ্রেশন। সমাজে আত্মহত্যা কমাতে হলে ডিপ্রেশনের কারণগুলো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। এই কনটেন্টি পড়ে সবার ডিপ্রেশনের কারণ সম্পর্কে ভালো ধারণা হবে এবং তা থেকে মুক্তির উপায় জানতে পারবে।

    Reply
  78. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বলতে মানসিক অবসাদের তীব্রতা কে বোঝায়। মানুষের মনের উপর কোন নিয়ন্ত্রণ থাকেনা বিধায় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।তাই আমাদের উচিত এই খারাপ সময় পার করা মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া এবং সবসময় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করা। সঠিক সময় সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া।এ কনটেন্ট টি আমাদের সকলের জন্য খুবই উপকারী।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে আর্টিকেলটি লিখার জন্য।

    Reply
  79. ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। মানুষের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত অনেক গুরুত্বপূর্ণ, হতাশা থেকে তাই সে ভূল পথে অগ্ৰসর হয়। সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা,এর থেকে মুক্তি চাওয়া । এছাড়া আরো অনেক কার্যকর উপায় ও রয়েছে ।এ কন্টেন্ট টি আমার ও সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  80. সফলতা ও ব্যর্থতা দুটোই মানুষের জীবনের সাথে জড়িত। আমরা যেমন জীবনে সফলতা অর্জন করি ঠিক তেমনই অনেক সময় ব্যর্থ হই।
    আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি এই ব্যর্থতা মেনে নিতে পারি না। এই ব্যর্থতাকে জীবনের সবচেয়ে বড় হার ভেবে হতাশায় ভুগি ।
    এই হতাশা একসময় আমাদের জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময় এ হতাশা থেকে আমরা বের হতে পারি, আবার অনেক সময় এ হতাশায় নিজের জীবনটাকেই শেষ করে দেই।
    আমাদের আশেপাশে অনেকেই আছে যারা ডিপ্রেশনে ভুগছে প্রতিনিয়ত।
    এ আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আটটি কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে। যারা ডিপ্রেশনে ভুগছে তাদেরকে এ আর্টিকেলটি আমরা শেয়ার করতে পারি। এতে তারাও উপকৃত হবে। আলহামদুলিল্লাহ আমি নিজেও অনেক উপকৃত হয়েছি।

    Reply
  81. ডিপ্রেশন এমন একটা মানসিক ব্যাধি যা নীরব ঘাতকের মতো মানুষকে ভেতর থেকে শেষ করে দেয়,জীবনে একাকিত্ব ডেকে আনে।বর্তমান সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধির মূল কারণও ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা।তাই আমাদের সকলেরই উচিত ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা যা আমি এই কনটেন্ট থেকে অবগত হয়েছি।এটি নিঃসন্দেহে ভীষণ উপকৃত একটি কনটেন্ট।ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সকলকে অবগত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  82. ডিপ্রেশন এমন একটা মানসিক ব্যাধি যা নীরব ঘাতকের মতো মানুষকে ভেতর থেকে ভেঙে দেয়,জীবনে একাকিত্ব ডেকে আনে।বর্তমান সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধির মূল কারণও ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা। তাই আমাদের সকলেরই উচিত ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা যা আমি এই কনটেন্ট থেকে অবগত হয়েছি।নিঃসন্দেহে এটি ভীষণ উপকারী কনটেন্ট।ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সকলকে অবগত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  83. ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। মানুষের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত অনেক গুরুত্বপূর্ণ, হতাশা থেকে তাই সে ভূল পথে অগ্ৰসর হয়। সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা, এর থেকে মুক্তি চাওয়া। এছাড়া আরো অনেক কার্যকর উপায় ও রয়েছে।এ কন্টেন্ট টি আমার ও সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  84. বর্তমান পৃথিবীর অনেক মানুষই ডিপ্রেশনে ভুগছে। আর এটা এতটাই মারাত্মক যে এর থেকে পরিত্রানের পথ হিসেবে মানুষ মৃত্যুকে বেছে নিচ্ছে যা কখনও সঠিক সমাধান হতে পারে না।উপরোক্ত আলোচনা গুলো আমাদের সকলের জানা ওমানা উচিত। এর মাধ্যমে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত হতে পারব ইনশাআল্লাহ এবং একটি সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারব।এ আর্টিকেলটি পরে আমি খুবই উপকৃত ইয়েছি।

    Reply
  85. বর্তমান যুগে পৃথিবীতে মানুষের শারীরিক রোগ এর চেয়ে মানসিক রোগ যেমন – হতাশা বা ডিপ্রেশন এ আক্রান্ত মানুষ ই অধিক।আর ডিপ্রেশনের সঠিক চিকিৎসার অভাবের ফলস্বরূপ পরিনতি হচ্ছে ভয়াবহ। কৃতজ্ঞতা জানাই লেখককে যিনি সমসাময়িক সমস্যার কথা অনুধাবন করে এর সমাধান হিসেবে “ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়”লেখনিতে তুলে ধরেছেন।৷ যা অনুসরণ করে অসংখ্য মানুষের জীবনে নতুন আশার যোগান দিবে।

    Reply
  86. হতাশা এক ঘাতক ব্যাধি।মুক্তির উপায়গুলো বেশ সহায়ক এর থেকে পরিত্রানের।

    Reply
  87. পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ খুব কমই আছেন, যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে ডিপ্রেশনের সময়কে সফলভালে মোকাবিলা করতে পেরেছেন। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা যার কারণে বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  88. Impressive writing…. 👍👍👍
    Hum….ডিপ্রেশন হল মারাত্নক মানসিক ব্যাধি, যারা এ রোগে ভুগে তারাই বোঝে তারা কোনো কাজ করতে পারেন না, কোনো কিছুতে উৎসাহ পান না, ঠিকমতো কারও সঙ্গে কথা বলেন না, সারা দিন কান্নাকাটি করেন। ভয়াবহ অবস্থা! প্রথমে কেউ বুঝতে পারেন না। দিন দিন অবস্থা আরও খারাপের দিকে নিয়ে যায়। শুধু বিষণ্নতা রোগের কারণে তার নিজের তো বটেই, তার সন্তানদের জীবন পর্যন্ত বিপর্যস্ত হয়।।।

    Reply
  89. বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে অশান্তি ও দুঃখ কষ্ট পাওয়ার অন্যতম কারণ হলো হতাশা ও বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন। পৃথিবীতে খুব কম মানুষই আছেন যারা ডিপ্রেশনের সঙ্গে লড়াই করে ডিপ্রেশনের সময়কে  সফলভালে মোকাবিলা করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছেন।
    ডিপ্রেশন মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটায় এবং এর কারণে আত্মহত্যার প্রবণতাও বর্তমানে দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে এবং এই আর্টিকেলে ডিপ্রেশনের অনেক খুটিনাটি তুলে ধরা হয়েছে যা সকলের জন্য অনেক উপকারী।

    Reply
  90. একজন ডিপ্রেশনের পেশেন্ট হিসেবে আমি বলতে পারি এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত তথ্যবহুল ও কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।

    Reply
  91. এখনকার দিনে ডিপ্রেশন একটি পরিচিত শব্দ। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ এই সমস্যাতে ভুগছে। আমি নিজেও প্রায়শ নানান ছোট খাটো বিষয় নিয়ে বড় বড় ডিপ্রেশনে ভুগি। সমসাময়িক এই বিষয় নিয়ে লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক কিছু জানতে পারলাম, বুঝতে পারলাম এবং সমস্যা উত্তরণের কিছু উপায়ও খুঁজে পেলাম৷ সংশ্লিষ্ট সকলকে এজন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।

    Reply
  92. জীবনের কোন না কোন সময় আমরা কিছু কিছু বিষয় নিয়ে ডিপ্রেশনে পড়ে যাই। এটির প্রভাব এতটাই প্রকট যে আমাদের প্রতিদিন এর জীবনযাত্রায় অশান্তি। এমনকি তা আমাদেরকে আত্মহত্যার দিকে টেনে নিয়ে যায়। এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশনের নানা দিক ও তার সমাধানের নানা পরামর্শ তুলে ধরা হয়েছে।

    এই কন্টেন্টটি সবার পড়া উচিৎ বলে আমি মনে করি

    Reply
  93. ডিপ্রেশন পরতিটা মানুষের মধ্যে থাকে। এটা কেউ দেখে না একটা মানুষকে ডিপ্রেশন শেষ করে পেলে। ডিপ্রেশন ফলে একটা মানুষ আত্নহত্যাও করে, দিন দিন এটির প্রবণতা বাড়ছে। ডিপ্রেশন ও বিষন্নতা কিভাবে কাটিয়ে উঠতে পারবে সেটা কেউ জানে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে ডিপ্রেশনে থেকে নিজেকে মুক্তির উপায় বলার জন্য।

    Reply
  94. বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষের অশান্তি ও দুঃখ কষ্টের অন্যতম কারণ হচ্ছে মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ অর্থাৎ ডিপ্রেশন। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো, যারা এই খারাপ সময়ের মাঝে ছিল তাদরে অভিজ্ঞতা শোনা। এই অভিজ্ঞতা শোনা হয়তো আপনাকে অনুপ্রেরণা, আশা এবং ভরসা জাগিয়ে তুলবে। এছাড়া ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়, মুক্তির উপায় কি এবং লক্ষণসমূহ কি কি ইত্যাদি বিষয়ে যথাযথ ভাবে জানা ও মানার চেষ্টা করা। কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

    Reply
  95. ডিপ্রেশনের ফলে একজন সাধারণ মানুষ তার স্বাভাবিক জীবনের কার্যক্ষমতা হারায়। ফলস্বরূপ, সে ভুগতে থাকে চরম হতাশায়।
    হতাশার এই চরম পর্যায়ে এই আর্টিকেলটি যে কারো জন্যই সুন্দর একটি গাইডলাইন হিসেবে কাজ কাজ করবে.

    Reply
  96. হতাশা ও বিষন্নতা লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনের বিভিন্ন সমস্যার মূল কারণ। যে সমস্ত সমস্যা থেকে সৃষ্টি হয় ডিপ্রেশন। কমবেশি সব মানুষই ডিপ্রেশনে ভোগে থাকে। এই ডিপ্রেশন থেকে অনেক সময় আত্মহত্যার মতো ঘটনা ও ঘটে থাকে। কিন্তু এর থেকে মুক্তির পদ্ধতি গুলো জেনে যদি সেটা জীবনে প্রয়োগ করা যায় তবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকা যায়। এ আর্টিকেলটিতে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আমার মতে এইটা একটি সময়োপযোগী আর্টিকেল।

    Reply
  97. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক অন্যতম মানসিক ব্যাধি। এটি মানুষের শরীরিক বিভিন্ন রোগের জন্য দায়ী
    এটি ধীরে ধীরে মানুষকে কর্মবিমুখ করে তোলে। বর্তমান বিশ্বে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধির অন্যতম কারন ডিপ্রেশন। তাই আমাদের প্রথমেই ডিপ্রেশন মোকাবেলার উপায় গুলো জানা উচিৎ।হতাশার চরম পর্যায়ে এই আর্টিকেলটি যে কারো জন্যই সুন্দর একটি গাইডলাইন হিসেবে কাজ কাজ করবে।.এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা মুক্তির উপায় গুলো জানতে পেরে উপকৃত হয়েছি।

    Reply
  98. জীবন ঘনিষ্ঠ একটি লেখা। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ ডিপ্রেশন নামক ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত। যার ফলে স্বাভাবিক জীবন যাপন অস্বাভাবিক হয়ে পড়েছে। ডিপ্রেশন থেকে রক্ষা পেতে হলে আর্টিকেল এ লিখা উপায় গুলো অনেক উপকারী হবে বলে আমি মনে করি। নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা, প্রার্থনা করা একজন মানুষের জীবনের মহৌষধ। আর্টিকেলটি পড়ে আমি অনেক উপকৃত। যারা ডিপ্রেশন এ ভুগছেন তাদের উচিত আর্টিকেল টি ভালো ভাবে পড়া। ইন শাহ আল্লাহ অনেক উপকৃত হবেন।

    Reply
  99. মেন্টাল হেলথ এর মধ্যে ডিপ্রেশন এখন একটি অনেক বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে। এখন বেশিরভাগ মানুষের জীবনে এমন না কোন কিছু ঘটনা ঘটে যার কারণে তাদের ডিপ্রেশনে ভুগতে হয়। এবং কি এই জেনারেশনে ছোট ছোট বাচ্চারা ও ডিপ্রেশনে ভুগছে। সময় মত সঠিক ট্রিটমেন্ট নিলে ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়া যায়।”ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ” এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।আমার মতে সবার এই আর্টিকেলটি পড়া দরকার কারণ কি এই আর্টিকেলে যে যে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে সবগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং যারা ডিপ্রেশন সম্পর্কে জানে না তাদের জন্য খুবই helpful।এবং যারা ডিপ্রেশনে ভুগছেন তারা কিভাবে তা থেকে মুক্তি পাবে সেটা তারা এই আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারবে।

    Reply
    • বর্তমান সমাজে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত মানুষ অনেক বেশি। সবচেয়ে অবাক ব্যপার হলো এর কোনো এইজ লিমিটেশন নেই।সব বয়সের মানুষ শিশু থেকে বৃদ্ধ এই সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। অনেকে হয়তো বুঝতেও পারেন না যে তারা একটি ব্যাধিতে আক্রান্ত। এইপোষ্টটি সকলের পড়া উচিত। এতে যারা জানেনা তারা নিজেদের সমস্যাটা ধরতে পারবে।আর জানা ব্যাক্তিরা এর প্রতিকারের উদ্যোগ নিতে পারবে।

      Reply
  100. আর্টিকেলটি পড়ে ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পেরেছি।আমি মনে করি এই আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।

    Reply
  101. বর্তমান যুগে , ডিপ্রেশন একটি মরণব্যাধির নাম,যা মানুষকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যেতে পারে। ডিপ্রেশন এর কারণে অনেকে আত্মহত্যা করছে। বিশ্বব্যাপী অনেক মানুষের হৃদয়ে অশান্তি ও দুঃখ কষ্ট পাওয়ার অন্যতম কারণ এই ডিপ্রেশন, হতাশা বা বিষন্নতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে পেয়েছি। ডিপ্রেশনের কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে পেতে সকলের এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত।

    Reply
  102. ডিপ্রেশন বা হতাশা একটি রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে নষ্ট করে ফেলে। এ সময় মানসিক অবসাদ এত বেশি তীব্র হয় যে মানুষ নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জীবনকে মূল্যহীন মনে করে। এর শেষ পরিণতি হয় আত্মহত্যা । তাই ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে দূরে রাখার জন্য পুষ্টিকর খাবার ও শারীরিক পরিশ্রমের পাশাপাশি ধীরেসুস্থে তাফসির সহ কোরআন তেলাওয়াত করাটা আমার মতে অনেক বেশি জরুরী। কেননা কোরআন তেলাওয়াত মানসিক ভারসাম্যের এমন একটি ঔষধ যা মানুষের হৃদয়কে প্রশান্ত করে ।

    Reply
  103. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে নষ্ট করে ফেলে।এই কারণে বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার অনেক উপায়ের মধ্যে এক অন্যতম উপায় হলো, যারা এই খারাপ সময়ের মাঝে ছিল তাদের অভিজ্ঞতা শোনা। কারণ এই অভিজ্ঞতা হয়তো অনেকের মনে অনুপ্রেরণা, আশা এবং ভরসা জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করবে। লেখাটি পড়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  104. পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যারা ডিপ্রেশনে ভোগে না।এই ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ তার দৈনন্দিন কাজে অমনোযোগী হয়ে যায়। আবার এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে যারা কিনা এই ডিপ্রেশন কে জয় করে সামনে এগিয়ে যেতে পারে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো যারা অতীতে ডিপ্রেশনে ছিলো তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা গুলো শোনা কারণ এতে করে অনুপ্রেরণা পেতে পারেন।বর্তমানে আত্নহত্যা বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন। এই আর্টিকেল টি পড়ে ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুটিনাটি অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে পেড়েছি। আমি মনে করি এই আর্টিকেল টি সবার পড়া উচিত কারণ এতে করে কেউ ডিপ্রেশনে থাকলে সে তা থেকে মুক্তি পেতে পারে যা তাকে আত্মহত্যা থেকে বিরত রাখবে।
    ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  105. ডিপ্রেশন হলো মারাত্মক এক মানসিক ব্যাধি! ডিপ্রেশনে যে বা যারা ভোগে তাদের জীবন যাপন আস্তে ধীরে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে যায়। এজন্য আমাদের সকলকে নিজ নিজ ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মুসলিম হলে নিয়মিত নামাজ পড়া, অন্যান্য ধর্মের হলে নিয়মিত প্রার্থনা করা বিশেষ প্রয়োজন এবং এই আর্টিকেল টি সকলের পড়া উচিত এখানে ডিপ্রেশনের বিস্তারিত উল্লেখ আছে সেইসাথে সমাধানের উপায় ও সুন্দর করে বলা হয়েছে। সহজ কথায় সবকিছুর মূলে নিজের প্রবল ইচ্ছে শক্তিই হলো ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে মুক্ত করার আসল উপায়।।

    Reply
  106. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের জন্য একটা দূর্যোগের মতো। একজন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ধীরে ধীরে ঠেলে দেয়। মানুষ যখন এই মারাত্মক মানসিক রোগে ভোগে তার নিজের জন্য ভালো মন্দ যাচাই করার মতোও সামর্থ্য থাকে না। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা লেখনী। খুবই সময়োপযোগী। প্রথম পয়েন্ট এর গুরুত্ব অনেক বেশি, যেখানে প্রার্থনার কথা বলা হয়েছে, আমাদের মূলত ডিপ্রেশন কাটে না আমরা মনকে ইবাদত থেকে দূরে সরিয়ে রাখি বলে। আশা করি এই লিখাটি সকলের জন্য উপকারী সমাধান হবে। ধন্যবাদ লেখকে।

    Reply
  107. ডিপ্রেশন যা তৈরি হয় মানসিকভাবে হতাশাগ্রস্থ হয়ে,যার শেষ পরিনতি আত্মহত্যার মতো ভয়ঙ্কর ও হতে পারে।ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সময়মত সুস্থ্য করার সঠিক পদক্ষেপ গ্রহন করে তাদের পাশে থাকতে হবে। ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপায় এই আর্টিকেলটিতে রয়েছে,যা অনেক মানুষের উপকারে আসবে।

    Reply
  108. বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ ডিপ্রেশন নামক ভয়াবহ মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত। এই আর্টিকেলটি তাই সবার পড়া উচিত কেননা এই আর্টিকেলে যে যে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে সবগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

    Reply
  109. বহু মানুষ অতি তুচ্ছ ও নগন্য কারনে হতাশ হয়ে পড়েন,পেরেশানি ও উদ্বিগ্নতা ভোগেন।
    আপনি ভেবে দেখুন, আপনি যা নিয়ে হতাশ,সেটি কি আপনার দুশ্চিন্তা – পেরেশানির উপযুক্ত?
    কিন্ত এই সব না ভেবে ডিপ্রেশনে ভুগে চিন্তা করে সুইসাইড করলে হয়তো সব সমস্যার সমাধান হবে।

    আল্লাহ তায়ালা কুরআনে কারীমে বলেছেনঃ
    আমি আপনাকে যা দান করেছি,তা গ্রহন করুন এবং কৃতজ্ঞ হোন। (সুরা আরাফঃ১৪৪)

    অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ভাবে হতাশা নিয়ে সহজ করে লিখার জন্য।
    যে কেউ এই লেখা পড়ে পদক্ষেপ গুলো গ্রহন করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তার পথ সহজ করে দেবেন।
    আর্টিকেল টিতে লেখক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন,যত কঠিন সময় আসুক না কেনো প্রতিটি বিষয়কে তার বাস্তবতা, প্রয়োজন ও গুরুত্ব অনুপাতে মূল্যায়ন করতে হবে।কম ও না বেশি না।এবং আপনি যত প্রফুল্ল ও হাসি খুশি থাকতে পারবেন অধিকাংশ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাবেন।
    বর্তমান সময়ের জন্য খুবই উপকারি আর্টিকেল।

    Reply
  110. বর্তমানে ডিপ্রেশন একটি সামাজিক ব্যাধি হিসাবে রুপ ধারন করেছে। ডিপ্রেশন মানসিক এবং শারিরিক সমস্যা থেকে উৎপন্ন হতে পারে। এর মূল কারন মানুষ ব্যক্তিগত জীবনে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। ডিপ্রেশনের কারণে বেশিরভাগ মানুষ সাধারনত আত্মহত্যার পথ বেচে নিয়ে থাকে। সময় মত সঠিক নিয়ম মেনে কিছু গাইড লাইন মেনে চললে আমরা এ প্রবণত থেকে বাঁচতে পারি। এ কন্টেন্টে বিভিন্ন রকম দিক নির্দেশনা আছে। আমি মনে করি এ কন্টেন্ট পড়ে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি, তাই এটা পড়া আমাদের সকলের উচিৎ বলে মনে করি।

    Reply
  111. বর্তমানে ডিপ্রেশন একটি সামাজিক ব্যাধি হিসাবে রুপ ধারন করেছে। ডিপ্রেশন মানসিক এবং শারিরিক সমস্যা থেকে উৎপন্ন হতে পারে, এর মুল কারন মানুষ ব্যক্তিগত জীবনে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। ডিপ্রেশনের কারনে বেশিরভাগ মানুষ সাধারনত আত্মহত্যার পথ বেচে নিয়ে থাকে। সময় মত সঠিক নিয়ম মেনে কিছু গাইড লাইন মেনে চললে আমরা এ প্রবণতা থেকে বাঁচতে পারি। এ কন্টেন্টে বিভিন্ন রকম দিক নির্দেশনা আছে। আমি মনে করি, এ কন্টেন্ট পড়ে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি। তাই এটা পড়া আমাদের সকলের উচিৎ বলে মনে করি।

    Reply
  112. “মুমিন কখনো হতাশ হয় না”- আমার ডিপ্রেশনের সময় এটিই ছিল আমার মোটিভেশন।এমন একটা আর্টিকেল সময়ে আমার খুব প্রয়োজন ছিল। যাই হোক, আর্টিকেলটি খুব জীবনঘনিষ্ঠ ও সবচেয়ে বড় কথা এখানে বর্ণিত উপায়গুলোর কোনো সাইডএফেক্ট নেই।লেখককে অনেক শুকরিয়া ও মোবারকবাদ তার এত ভালো লেখার জন্য।

    Reply

Leave a Comment