বর্তমান সময়ে পৃথিবীতে প্রায় ৮৫% মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকে।আর এ স্মার্ট ফোন পরিচালনার জন্য প্রচুর অ্যাপ এর দরকার হয় । আর তাই বর্তমানে অ্যাপ ডেভলপমেন্টের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করতে হলে আমাদেরকে আগে বুঝতে হবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট আসলে কি? আর এই অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট দিয়ে ক্যারিয়ার গঠন করতে হলে কিভাবে শুরু করব সে বিষয়ে জ্ঞান থাকা জরুরি।
এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক……
অ্যাপ ডেভলপমেন্ট কি:
অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট হল সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার প্রক্রিয়া যা বিশেষত স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট এর মত মোবাইল ডিভাইস পরিচালনার জন্য তৈরি করা হয়।যেমন আমরা মোবাইলে যে সব অ্যাপস ইউটিউব ফেইসবুক হোয়াটসঅ্যাপ টুইটার বা এক্স এ ধরনের যে মাধ্যম ব্যবহার করে থাকি এগুলোই হল মোবাইল অ্যাপ। আর এ সকল অ্যাপস তৈরি করার নামই হলো অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট। আমরা আমাদের স্মার্টফোনগুলোতে গুগল প্লে স্টোরে বা অ্যাপেলের অ্যাপ স্টোরে বিভিন্ন রকমের অ্যাপ দেখতে পাই। বর্তমানে এই দুটি স্টোর মিলিয়ে অ্যাপের সংখ্যা প্রায় 6.63 মিলিয়নেরও বেশি। যা দিন দিন আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। এপসের চাহিদা বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে অ্যাপ ডেভেলপারের চাহিদাও ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আপনি যদি একজন ভাল অ্যাপ ডেভেলপার হতে পারেন তাহলে আপনি অ্যাপ বানিয়ে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারেন।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কেন শিখব?
বর্তমান বিশ্বে স্মার্টফোন ইউজারের সংখ্যা বেশি হওয়াতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও অনেক বেশি। এছাড়া স্মার্টফোন ইউজারদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন টেস্ট রয়েছে। বর্তমানে তরুণ তরুণীদের মাঝে কেউ কেউ স্মার্টফোনে গেম খেলে কেউ ছবি তুলতে ভালবাসে আবার কেউ চ্যাটিং করতে পছন্দ করে এছাড়াও অফিস ওয়ার্ক এর জন্য বা বিভিন্ন ব্যবসা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন ধরনের সুবিধা জনক অ্যাপ ব্যবহার হয়ে থাকে। এ সমস্ত বিষয়ের কথা মাথায় রেখেই বিভিন্ন ধরনের নতুন ফিচার সমৃদ্ধ অ্যাপ বর্তমান সময়ে বাজারে নিয়ে আসছে। বর্তমানে মার্কেটে ডেভেলপমেন্টের ভ্যালু রয়েছে ২০৬.৮৫ বিলিয়ন ডলার। আর এ কারণেই অ্যাপ তৈরির কাজটি করে বর্তমান সময়ে খুব ভালো একটি ইনকাম করা যায়। আপনি যদি অ্যাপ ডেভলপার হিসেবে ক্যারিয়ার গঠন করতে চান তাহলে সেটি হবে একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার হিসেবে নিলে আপনার ভবিষ্যৎ কেমন হবে এটা নিয়ে একটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক….
আপনি যদি আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার হিসেবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কে বেছে নিতে চান তাহলে এটি আপনার জন্য একটি যুগ উপযোগী সিদ্ধান্ত হবে ।পরিসংখ্যান করে দেখা গেছে ২০৩০ সাল নাগাদ অ্যাপ লেভেলপমেন্ট এর মার্কেট ভ্যালু হবে প্রায় ৫৬৭.১৯ বিলিয়ন ডলার যা আপনাকে একজন অ্যাপ ডেভেলপার হতে উৎসাহ প্রদান করবে।মানুষের রুচি পরিবর্তনশীল হওয়ার কারণে নিত্য নতুন অ্যাপস এর প্রতি মানুষ হর হামেশাই আকৃষ্ট হচ্ছে। যার কারণে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট খুবই ভালো একটি স্কিল। তাই আপনি যদি ধৈর্যশীল হয়ে এবং পরিশ্রম করে এ কাজটি শিখতে পারেন তাহলে আপনি একটি ভাল সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। শেখার জন্য প্রচুর ইচ্ছা শক্তি এবং মানসিকতা স্থির থাকতে হবে। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখার মাধ্যমে আপনি আপনার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ দুটোকেই কাজে লাগাতে পারেন।
একজন ভালো মানের ডিজাইনার অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতিনিয়ত কাজের অফার পাচ্ছে ।বাংলাদেশ ও ভারতে অনেক অ্যাপ ডেভলপারের মাসিক আয় প্রায় ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা যা শুধুমাত্র অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলোতে কাজ করার ফলে তারা অর্জন করে থাকে। এছাড়াও অনেকে আবার বিভিন্ন রকমের স্পন্সর এবং google এড সেন্স ব্যবহার করে প্রচুর টাকা অনলাইনে ইনকাম করছেন।
অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এর কাজ কিভাবে শুরু করব:
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শুরু করতে হলে প্রথমত যে সকল কাজ আপনাকে আগে সম্পূর্ণ করতে হবে সেগুলো হল-
১।প্রশিক্ষণ নেয়া:
বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের কাজ শেখার জন্য দুটি মেথড প্রচলিত রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো ফ্রি মেথড এবং অপরটি হল পেইড মেথড।
ক) ফ্রি মেথড:
আপনি যদি ফ্রিতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখতে চান তাহলে ইউটিউবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কোর্স লিখে সার্চ করলে বিভিন্ন রকমের কোর্সের ভিডিও পেয়ে যাবেন। যেখান থেকে সহজেই আপনার পছন্দসই ভিডিওতে দেখে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। ইউটিউবে অনেক রকমের ভিডিও রয়েছে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কোর্সের উপর। এগুলো দেখে সহজেই আপনি ফ্রিতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কোর্স সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।
খ) পেইড মেথড:
যদি টাকা খরচ করে কোন একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ট্রেনিং নিয়ে অ্যাপ ডেভলপমেন্ট এর কাজ শিখতে চান তাহলে আপনার নিকটস্থ কোনো ট্রেনিং সেন্টারে যোগাযোগ করে নিতে পারেন। ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে আপনাকে এ কাজ সম্পর্কে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেবেন এবং কিভাবে কতটুকু সময় এ কাজে লাগবে, কখন কখন আপনি শিখতে পারবেন সেই নির্দেশনা অনুযায়ী কাজটি শিখতে পারবেন।
এখন সংক্ষিপ্তভাবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে সে সম্পর্কে খুব অল্প পরিসরে আলোচনা করা যাক –
Android অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট শিখার জন্য প্রথমেই আপনাকে অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও সফটওয়্যার বিষয়ে খুব ভালো ধারণা থাকতে হবে এবং এর সাথে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে। সাধারণত দুই ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এক্ষেত্রে শেখা জরুরী-
১। জাভা
২। কোর্টলিন হতে পারে।
এর মধ্যে আরো বেশ কিছু সেকশন রয়েছে যেগুলো ভালোমতো শিখতে হবে। যখন এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এর কাজ শিখা শুরু করবেন এবং অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও ইন্সটল করে নিবেন তখন এ সমস্ত বিষয় সম্পর্কে আপনার ক্লিয়ার ধারণা হয়ে যাবে।
আরো কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। যেমন-
#Google এড সেন্স :
গুগল অ্যাড সেন্স হচ্ছে গুগলের একটি অ্যাডভার্টাইজমেন্ট প্লাটফর্ম। অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের উদ্দেশ্য হবে টাকা ইনকাম করা এবং একটি অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে গুগল এড সেন্স ।
#গুগল প্লে কনসোল:
গুগল প্লে কনসোল হচ্ছে আপনার তৈরি করা অ্যাপসটি কোথায় ডাউনলোড করবেন, কিভাবে করবেন এর জন্য গুগল প্লে কনসলে রেজিস্ট্রেশন থাকতে হয়।সাধারণত গুগল প্লে স্টোরে যেসব অ্যাপস আমরা দেখতে পাই সেগুলো সবগুলোই গুগল প্লে কনসোল থেকে আপলোড করা হয়।
#ফায়ার বেজ:
ফায়ারবেজ হচ্ছে একটি অ্যাপসের নোটিফিকেশন তৈরি করা ।একটি অ্যাপস এর ডাটাবেজ কানেক্ট করার জন্য সেখান থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
২। যত বেশি সম্ভব সময় ব্যয় করা:
Google apps ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পাশাপাশি আপনাকে এর জন্য অনেক বেশি সময় দেয়াটা জরুরী। যে যত বেশি এ কাজে সময় দিতে পারবেন সে তত বেশি এবং খুব ভালো করে এ কাজটিকে আয়ত্ত করতে পারবেন। দৈনিক 6 থেকে 8 ঘন্টা এ কাজে ব্যয় করে আপনি মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
৩।টাকা খরচ করা:
যেকোনো কাজ কোন প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শেখার জন্য অর্থ ব্যয় করা জরুরি। কোন ভাল প্রতিষ্ঠান থেকে খুব ভালো প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য অর্থ ব্যয় করার মন মানসিকতা থাকতে হবে।
৪।প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহ রাখা:
মোবাইল অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য যে সকল প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ, একটি স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন এসব কিছুই প্রস্তুত রাখা জরুরী।
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে এটা খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায় যে বর্তমান বিশ্বে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক ।দিন পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন অনুযায়ী এর ব্যাপকতা আরো বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া মার্কেটপ্লেসগুলো তে এই এপ্স ডেভেলপমেন্টের কাজের ব্যাপক চাহিদা থাকার কারণে এপ্স ডেভেলপার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা খুব সহজেই সম্ভব পর হবে। তাই আশা করা যায় এপ্স ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করে যে কেউ তার কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারে ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী একটি কনটেন্ট।
বর্তমান পৃথিবীতে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক ।যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন হচ্ছে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলো তে এই এপ্স ডেভেলপমেন্টের কাজের ব্যাপক চাহিদা থাকার কারণে এপ্স ডেভেলপার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা খুব সহজেই সম্ভব পর হবে। তাই আশা করা যায় এপ্স ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করে যে কেউ তার কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারে ।
আর এই সফলতা কিভাবে অর্জন করা যায় সেটাই লেখক এই কনটেন্টে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে লিখেছেন।
ধন্যবাদ লেখককে।
বর্তমান বিশ্বে স্মার্টফোন ইউজারের সংখ্যা বেশি হওয়াতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও অনেক বেশি।আপনি যদি আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার হিসেবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কে বেছে নিতে চান তাহলে এটি আপনার জন্য একটি যুগ উপযোগী সিদ্ধান্ত হবে ।বর্তমান বিশ্বে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক ।দিন পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন অনুযায়ী এর ব্যাপকতা আরো বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া মার্কেটপ্লেসগুলো তে এই এপ্স ডেভেলপমেন্টের কাজের ব্যাপক চাহিদা থাকার কারণে এপ্স ডেভেলপার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা খুব সহজেই সম্ভব পর হবে। তাই আশা করা যায় এপ্স ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করে যে কেউ তার কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারে ।
বর্তমান সময়ের মানুষ প্রযুক্তি নির্ভর এবং সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল।এ পরিবর্তনশীলতাকে আর বহুলাংশে বাড়িয়ে দিয়েছে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট। এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট কে পেশা হিসেবে নিয়ে অনেকে ক্যারিয়ার গঠন করে সাফল্য অর্জন করতেছে।
বর্তমান বিশ্বে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিভাইস মোবাইল ফোন। যোগাযোগ ছাড়া মোবাইল ফোন দিয়ে মানুষ আরো নানা ধরনের কাজ করে থাকে। এসব কাজ সম্পন্ন হয় অ্যাপের মাধ্যমে। অ্যাপ স্টোরে যেমন হাজারো অ্যাপ বর্তমান আছে, তেমনি প্রতিদিন নতুন নতুন অ্যাপ সংযুক্ত হচ্ছে। বিলিয়ন ডলার অ্যাপ মার্কেট পরিচালিত হয় অ্যাপ ডেভেলপারদের দ্বারা। তাই এই পেশার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কেউ সঠিক ভাবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখে কাজ করতে পারলে যেমন প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব, তেমনি নিজের মেধা ও সৃষ্টি-শীলতা প্রকাশ করা সম্ভব। তাই আগ্রহী মানুষদের অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখে কাজে লাগানো উচিত। আলোচ্য কন্টেন্টে বিষয়টি নিয়ে সুন্দর দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে যখন এন্ড্রয়েড ফোনের ব্যবহারের সাথে সাথে অ্যাপস এর ব্যবহার বেড়ে গেছে। অদূর ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে।তাই অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার হিসাবে নিলে এটা একটা স্মার্ট সিদ্ধান্ত হবে।কারণ অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের কাজ মার্কেট প্লেসে প্রচুর এবং এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে।
গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে খুব বেশি জানা ছিলনা। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি। অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট
প্রশিক্ষণ পদ্ধতি এবং একে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করে কিভাবে সফলতা অর্জন করা যায় সে বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বর্তমান যুগে ক্যারিয়ার গঠনে এপস ডেভেলপমেন্ট এর ভূমিকা অন্যতম মাধ্যম। আর এই কনটেন্টে কিভাবে একজন দক্ষ এন্ড্রয়েড এপ্স ডেভেলপার হওয়া যায় তার সবগুলো উপায় সুন্দর করে তুলে ধরেছেন লেখক।
ধন্যবাদ লেখককে।
বর্তমানে প্রযুক্তির প্রসারের মাধ্যমে বিভিন্ন সম্ভাবনাময় চাকরি বা সুবিধা যুক্ত হচ্ছে। আর্টিকেলটি অনেক সহায়ক এবং উপকারী , এর মাধ্যমে আমরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে পরিচিত হতে পারলাম এবং এটি নিয়ে যথেষ্ট ধারণা অর্জন করতে পারলাম। ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার হিসেবে ভালো একটি সুযোগ এটি।
বর্তমান বিশ্বে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিভাইস মোবাইল ফোন। যোগাযোগ ছাড়া মোবাইল ফোন দিয়ে মানুষ আরো নানা ধরনের কাজ করে থাকে। এসব কাজ সম্পন্ন হয় অ্যাপের মাধ্যমে। অ্যাপ স্টোরে যেমন হাজারো অ্যাপ বর্তমান আছে, তেমনি প্রতিদিন নতুন নতুন অ্যাপ সংযুক্ত হচ্ছে। বিলিয়ন ডলার অ্যাপ মার্কেট পরিচালিত হয় অ্যাপ ডেভেলপারদের দ্বারা। তাই এই পেশার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কেউ সঠিক ভাবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখে কাজ করতে পারলে যেমন প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব, তেমনি নিজের মেধা ও সৃষ্টি-শীলতা প্রকাশ করা সম্ভব। তাই আগ্রহী মানুষদের অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখে কাজে লাগানো উচিত।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।বর্তমান বিশ্বে স্মার্টফোন ইউজারের সংখ্যা বেশি হওয়াতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও অনেক বেশি।যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন হচ্ছে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলো তে এই এপ্স ডেভেলপমেন্টের কাজের ব্যাপক চাহিদা থাকার কারণে এপ্স ডেভেলপার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা খুব সহজেই সম্ভব হবে।কেউ সঠিক ভাবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখে কাজ করতে পারলে যেমন প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব, তেমনি নিজের মেধা ও সৃষ্টি-শীলতা প্রকাশ করা সম্ভব।ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার হিসেবে ভালো একটি সুযোগ ।
অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপার হিসেবে ক্যারিয়ার গঠন!!!!
বর্তমান ফ্রল্যান্সিংয়ের বাজারে সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন কাজগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট।অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এমন একটি কাজ যার মার্কেটভেলু্্য কখনো কমে না।অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে ক্যারিয়ার গঠন করতে চাইলে আমাদের সঠিক জায়গা থেকে প্রসিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে, ধৈর্য্য ও পরিশ্রম করতে হবে,সময় নিয়ে কাজ শিখতে হবে।একজন অ্যাপ ডেভেলপার হতে ইচ্ছুক ব্যক্তির জন্য এই আর্টিকেল হতে পথ প্রদর্শক।
বর্তমান যুগে সফটওয়্যার নিয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে সর্বপ্রথম মাথায় আসে অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট । অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার হিসাবে নিলে এটা একটা স্মার্ট সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। কারণ অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্টের কাজ মার্কেট প্লেসে প্রচুর এবং এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কিন্তু অনেকেই জানেন না কিভাবে শুরু করবেন বা ধাপগুলো কি, এ কন্টেনটিতে খুব সুন্দরভাবে বিষয়টি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
বর্তমান যুগের একটি আকর্ষণীয় ও চ্যালেঞ্জিং ক্যারিয়ার হিসেবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কে বেছে নেয়া পারে। শেখার প্রচুর ইচ্ছা শক্তি ও স্থির মানসিকতা বজায় রাখতে পারলে, যুগোপযোগী এ স্কিলটির মাধ্যমে বর্তমান সময়ে ভালো একটি ইনকাম করাও সম্ভব।
বর্তমানে এপসের চাহিদা বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে অ্যাপ ডেভেলপারের চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই একজন ভাল অ্যাপ ডেভেলপার হতে পারলে অ্যাপ বানিয়ে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।কনটেন্টটি পড়ে ভালো লাগলো।
অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে ক্যারিয়ার গঠন ই বর্তমানে সবচেয়ে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। মোবাইল ইউজারের সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ও বাড়তে থাকছে।অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়তে পারি।
বর্তমান বিশ্বের আকর্ষণীয় এবং চ্যালেঞ্জিং বিষয় আ্যপ ডেভেলপমেন্ট। বিশ্বে স্মার্টফোন ইউজারের সংখ্যা বেশি হওয়াতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও অনেক বেশি।আপনি যদি আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার হিসেবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কে বেছে নিতে চান তাহলে এটি আপনার জন্য একটি যুগ উপযোগী সিদ্ধান্ত হবে ।বর্তমান বিশ্বে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক ।দিন পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন অনুযায়ী এর ব্যাপকতা আরো বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া মার্কেটপ্লেসগুলো তে এই এপ্স ডেভেলপমেন্টের কাজের ব্যাপক চাহিদা থাকার কারণে এপ্স ডেভেলপার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা খুব সহজেই সম্ভব পর হবে। তাই আশা করা যায় এপ্স ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করে যে কেউ তার কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারে ।
সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এই কনটেন্টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ লেখককে।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর সহজ ভাবে কনটেন্ট টি লিখার জন্য। বর্তমান সময়ে অনলাইনে কাজ নিয়ে নানান বিষয় রয়েছে নানান মতামত রয়েছে। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম,এর সাথে যুক্ত বিষয় গুলো সম্পর্কে জানা হলো,খুব বেশি মানুষ এ বিষয় নিয়ে জানেন তা বলা যায় না। বর্তমান সময়ে এন্ড্রয়েড ফোন এর চাহিদা বাড়ছে সাথে বাড়ছে জীবনকে সহজ করার নানান উপায়। বর্তমান ও ভবিষ্যতের কথা ভাবলে এই সেক্টর খুবই ভালো কেরিয়ার হিসেবে বেছে নেয়ার জন্য,কারণ এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে,তাই কাজ পাওয়া খুব একটা কষ্টকর হবে না।এই কনটেন্ট টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী, অনেকের এই সেক্টর নিয়ে ধারণা কিছুটা সহজ হবে। ধন্যবাদ লেখক কে।
বর্তমান বিশ্বে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক । অদূর ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে। এই ব্যাপক চাহিদার কারণে অ্যাপস ডেভেলপমেন্টকে স্মার্ট ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। যারা এটিকে ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করতে চায় তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি এক গুরুত্বপূর্ণ গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে। ধন্যবাদ লেখককে।
অতি প্রয়োজনীয় ডিভাইস মোবাইলে আমরা হাজারো অ্যাপ ব্যবহার করি। শুধুমাত্র যোগাযোগ নয়, বিভিন্ন ধরনের কাজ ও বিনোদনের জন্য নানান অ্যাপ ব্যবহার করা হয় এই মোবাইলের মাধ্যমে। প্লে স্টোরে লক্ষাধিক অ্যাপ আছে, আবার মানুষের প্রয়োজনে সামনে আরো লক্ষ লক্ষ এ্যাপ তৈরি করা হবে। যার জন্য অ্যাপ ডেভেলপার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পেশা হিসেবে পরিচিত। এটির চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে। তাই পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে নিজেকে অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে যেমন প্রচুর অর্থ আয় করা সম্ভব , এমনি এটা অতি সম্মানজনক পেশা হিসেবেও বিবেচিত হবে।
বর্তমান সময়ে এন্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ব্যাপক। মার্কেটপ্লেসগুলো তে এই এপ্স ডেভেলপমেন্টের কাজের ব্যাপক চাহিদা এবং এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এ কারণে নিজেকে এপ্স ডেভেলপার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা খুব সহজেই সম্ভবপর হবে। তাই অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার হিসাবে নিলে এটা একটা যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত হবে।
বর্তমান বিশ্বে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের চালানোর জন্য বিভিন্ন এপস ব্যবহার করা হয় আর এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে।যার কারণে মার্কেট প্লেসে দিন দিন অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা ব্যপক বাড়ছে।ক্যারিয়ার হিসাবে অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট কে নিলে এটা হবে উত্তম সিদ্ধান্ত।
বর্তমান সময়ে দৈনন্দিন জীবনে অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের যেমন ব্যাপক চাহিদা রয়েছে, তেমনি অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট কে কাজে লাগিয়ে তরুণ -তরুণীদের আয়ের উৎস হয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে স্মার্টফোন ইউজারের সংখ্যা বেশি হওয়াতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও অনেক বেশি। । এই ব্যাপক চাহিদার কারণে অ্যাপস ডেভেলপমেন্টকে স্মার্ট ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। প্রচুর ইচ্ছা শক্তি ও ধৈর্য এবং স্থির মানসিকতা বজায় রাখতে পারলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব ।
এই আর্টিকেলটি হতে পারে পথ প্রদর্শক। অত্যন্ত সময় উপযোগী কনটেন্ট।
ধন্যবাদ লেখককে। আমার জন্য খুবই দরকারি।
বিশ্বায়নের এ যুগে প্রযুক্তির তাল মিলিয়ে অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপার ক্যারিয়ার হতে পারে একটি আকর্ষণীয় পেশা। যা লিখক তার এই কনটেন্টে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বর্তমানে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট খুবই ভালো একটি স্কিল যার দ্বারা একজন ভালো মানের ডিজাইনার মাসে প্রায় ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা শুধুমাত্র অনলাইনে ইনকাম করতে পারছে। তাই আশা করা যায় অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের ব্যাপক চাহিদা থাকার কারণে এটিকে ক্যারিয়ার হিসেবে করে যে কেউ তার কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করতে পারবে।
বর্তমান সময়টা হচ্ছে প্রযুক্তি নির্ভর।পৃথিবীতে প্রায় ৮৫% মানুষ অ্যানড্রয়েট মোবাইল ইউজার।এই মোবাইল পরিচালনার জন্য প্রচুর অ্যাপ এর দরকার হয় আর বর্তমানে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও ব্যাপক।এই অ্যাপ ডেভেলপমেন্টকে ক্যারিয়ার হিসেবে গঠন করতে কিভাবে শুরু করতে হবে তা এই কনটেন্টের মাধ্যমে জানা যায়।
বর্তমান বিশ্বে স্মার্টফোন ব্যবহারকারির সংখ্যা বেশি হওয়াতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের চাহিদাও অনেক বেশী।বর্তমানে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট খুবই ভালো একটি স্কিল। একজন ভাল অ্যাপ ডেভেলপার হতে পারলে অ্যাপ বানিয়ে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।এই কনটেন্টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ লেখককে।
বর্তমান যুগ হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির যুগ। আর এই যুগে ক্যারিয়ার গঠনে অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার হতে পারে একটি অন্যতম মাধ্যম। এই বিষয়ে দিক নির্দেশনা পেতে এই আর্টিকেল টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে এমন একটি সময়োপযোগী আর্টিকেল লিখার জন্য।