গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়

Spread the love

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়- অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় এ কথাটি যারা শুনেছেন অথবা যারা অনলাইনে ইনকাম করার উপায় খুঁজে থাকেন তাদের বেশিরভাগই গুগল এডসেন্স সম্পর্কে কমবেশী জানেন। কেননা, গুগল এডসেন্স হলো অনলাইনে ইনকাম করার অন্যতম উপায়। অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে গুগল এডসেন্সই সেরা, বিশ্বস্ত ও সহজ উপায়। যার মাধ্যমে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

কিন্তু এ কথাটি যারা নতুন তারা একদমই বিশ্বাস করতে চায়না। তারা মনে করেন, সত্যিই কি অনলাইন থেকে এতো টাকা ইনকাম করা যায়?

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় | গুগল এডসেন্স এর নিয়ম

নতুনদের উদ্দেশ্যে বলছি- ভাই বিশ্বাস করুন, গুগল এডসেন্স এমন একটি মাধ্যম, যে মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কেননা, ইতিমধ্যে আমাদের দেশের অনেকেই এডসেন্সের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। এটা কোন বানোয়াট গল্প নয়। ভাই আপনিও পারবেন, বিশ্বাস করুন।

আপনার শুধুমাত্র একটু সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন। সঠিক দিক নির্দেশনা পেলে আপনিও এডসেন্সের মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

যাই হোক, আজ আমরা গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো। তো চলুন দেরী না করে শুরু করা যাক।

গুগল এডসেন্স কি | Google AdSense কি?

গুগল এডসেন্স ( Google AdSense) হলো গুগলের একটি নিজস্ব সার্ভিস বা প্রক্রিয়া। এটি এমনই একটি সার্ভিস বা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে advertiser বা বিজ্ঞাপন দাতারা গুগলকে টাকা দিয়ে তাদের বিভিন্ন প্রডাক্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে।

এখন প্রশ্ন হলো- গুগল তাদের বিজ্ঞাপনগুলো কোথায় বা কাদের মাধ্যমে প্রচার করে থাকে?

সারা পৃথিবীতে লক্ষ কোটি ওয়েবসাইট, ব্লগসাইট, ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। এখানে একটি কথা বলে রাখি তাহলো- ইউটিউবও গুগলের নিজস্ব একটি প্লাটফর্ম।

এসব ওয়েবসাইট, ব্লগসাইট, ইউটিউব চ্যানেলগুলো কার? এগুলো কি গুগলের? অবশ্যই না।

এগুলো আমার আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট, ব্লগসাইট, ইউটিউব চ্যানেল।

আমাদের ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে গুগল বিজ্ঞাপন দাতাদের বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে।

এতে আমাদের লাভ কি?

অবশ্যই আমাদের লাভ আছে। কিভাবে? বিজ্ঞাপন দাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত টাকার একটা অংশ গুগল আমাদেরকে দিয়ে থাকে।

সহজ কথায় বলা যায়- এটি গুগলের একটি বিজ্ঞাপন প্রচারের প্লাটফর্ম, যার মাধ্যমে ইউটিউব চ্যানেল এবং ওয়েবসাইটের মালিকগণ ইনকাম করতে পারেন।

সারা বিশ্বে বিভিন্ন ধরণের অনলাইন বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক রয়েছে। এগুলোর মধ্যে গুগল এডসেন্স প্রথম স্থানে রয়েছে।

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় | গুগল এডসেন্স

আমাদের দেশে দিন দিন বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আবার যাদের চাকরি আছে তারাও কাঙ্খিত বা প্রয়োজনীয় ইনকাম করতে পারছেন না।

দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ আজ অসহায় হয়ে পড়েছে। অল্প আয়ের লোকদের জীবন দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে।

বেকারের বেকারত্ব দূর করা, স্বল্প আয়ের মানুষের ইনকাম বৃদ্ধি করা, শিক্ষার্থী, অবসরপ্রাপ্ত, গৃহিণীদের ইনকামের উপায় হলো অনলাইন ইনকাম। আর অনলাইন থেকে ইনকাম করার সহজ এবং নির্ভরযোগ্য একটি উপায় হলো গুগল এডসেন্স।

গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে বেকার, স্বল্প আয়ের মানুষ, শিক্ষার্থী, গৃহিণী, অবসরপ্রাপ্তরা তাদের কাঙ্খিত ইনকাম করতে পারেন।

এখান থেকে ইনকাম করে তারা তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করতে পারেন।

চলুন জেনে নেই গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করার উপায়।

Google AdSense কীভাবে কাজ করে | গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়-

ক) গুগল এডসেন্স আমাদের প্রকাশিত আর্টিকেল বা কন্টেন্ট থেকে আমাদেরকে ইনকামের সুবিধা প্রদান করে থাকে।

খ) Google AdSense আমাদের সাইটে কি ধরণের বিজ্ঞাপন প্রচার করবে তা নির্ধারণ করে আমাদের লেখা আর্টিকেল এবং ভিজিটরদের উপর নির্ভর করে।

গ) বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের যে সকল প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করতে চান, তারা তাদের বিজ্ঞাপনগুলি নিজেই তৈরি করেন এবং বিজ্ঞাপনগুলি প্রচারের জন্য গুগলকে পে করেন।

গুগল সেই বিজ্ঞাপনগুলি আমাদের ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার করে থাকে।

ঘ) গুগল বিজ্ঞাপন দাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত টাকার একটা অংশ আমাদেরকে দিয়ে থাকে।

ঙ) বিজ্ঞাপনদাতারা প্রডাক্টের ভিন্নতা অনুযায়ী আলাদা আলাদা মূল্য নির্ধারণ করে গুগলকে পে করে। গুগল আমাদেরকেও সেভাবেই পে করে থাকে।

গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় | গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়-

আমাদের দেশে সরকারী চাকরিকে যেমন সোনার হরিণ মনে করা হয়, ঠিক তেমনই গুগল এডসেন্সকেও অনেকেই সোনার হরিণ মনে করে থাকে। একটা সময় গুগল এডসেন্স আসলেই সোনার হরিণ ছিল।

কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশে গুগল এডসেন্স পাওয়া অনেকটা সহজ হয়ে গেছে। তবে একেবারে যে সহজ তা কিন্তু নয়।

গুগল বেশ কয়েক বছর ধরে এডসেন্সের জন্য বাংলা ভাষাকে সাপোর্ট করছে। বাংলা ভাষাভাষি ব্লগারদের জন্য ইনকামের বিশাল একটি সুযোগ করে দিয়েছে।

গুগল আমাদেরকে এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকামের একটা পথ তৈরী করে দিয়েছে।

২টি উপায়ে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। যথা-

১. ব্লগিং করে অর্থাৎ কন্টেন্ট বা আর্টিকেল লিখে আয়।

২. ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে।

ব্লগিং করে বা আর্টিকেল লিখে ইনকাম কিভাবে আয় করা যায়? | ব্লগিং করে টাকা আয়

ব্লগিং করে ইনকাম করার পূর্বশর্ত হলো আপনার একটি ব্লগসাইট বা ওয়েবসাইট থাকতে হবে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করতে পারেন।

আপনি যে বিষয়টি ভালো জানেন বা ভালো বুঝেন সে বিষয় সম্পর্কে কন্টেন্ট বা আর্টিকেল লিখে আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করবেন।

আপনার সাইটে কন্টেন্ট পাবলিশ করার পর সেগুলোকে ভালভাবে এসইও করবেন।

কেননা, আপনার কন্টেন্টগুলোকে এসইও’র মাধ্যমে ভিজিটরের কাছে পৌঁছাতে হবে।

আপনার সাইটে ২০-২৫টি ভালো মানের ইউনিক কন্টেন্ট পাবলিশ করে এসইও করার পর আস্তে আস্তে ভিজিটর বাড়তে থাকবে।

ওয়েবসাইটের ভিজিটর হলো দোকানের কাষ্টমারের মতো। আর কন্টেন্ট হলো দোকানের পণ্য।

কাষ্টমার ছাড়া যেমন দোকানের পণ্য বিক্রি করা যায় না ঠিক তেমনই সাইটে ভিজিটর না আসলে ইনকাম করা সম্ভব হবে না।
প্রতিদিন আপনার সাইটে ২০০-৩০০ ইউনিক ভিজিটর আসলে আপনি গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারেন। সবকিছু ঠিক থাকলে গুগল আপনার সাইটকে পর্যবেক্ষণ করার পর আপনাকে এডসেন্সের জন্য অনুমোদন দিবে।

অনুমোদন পাওয়ার পর এডসেন্সের কোড আপনার সাইটের বিভিন্ন জায়গায় বসাবেন।

এরপর ভিজিটর আপনার সাইটে আসলে ইনকাম শুরু হয়ে যাবে। আস্তে আস্তে ইনকাম বাড়তে থাকবে।

এই প্রক্রিয়ায় ইনকাম করাকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ব্লগিং করে আয় বলা হয়।

ব্লগিং করে আয় করার জন্য কি কি লাগবে তা নিচে দেওয়া হলো-

ক) কম্পিউটার, ল্যাপটপ।
খ) ইন্টারনেট সংযোগ।
গ) একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট।
ঘ) ২০-২৫টি ভালো মানের ইউনিক কন্টেন্ট।
ঙ) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)।
চ) প্রতিদিন ২০০-৩০০ ইউনিক ভিজিটর।
ছ) গুগল এডসেন্সের অনুমোদন।

ব্লগিং করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে কি পরিমান ইনকাম করা যায় | ব্লগিং করে টাকা আয়-

ব্লগিং করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে কি পরিমান ইনকাম করা যায় তার সম্ভাব্য একটি চিত্র আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হলো। এখানে বার্ষিক হিসাবের একটি চিত্র দেখানো হয়েছে। চাকরি ও শিক্ষা ক্যাটাগরি নিয়ে যারা ব্লগিং করবেন তাদের মাসিক পৃষ্ঠা ভিউ এর সংখ্যা যদি ৫০০০০ (পঞ্চাশ হাজার) হয় তাহলে তাদের বৎসরে সম্ভাব্য ইনকাম হবে ৪২৭২ ডলার।

তার মাসিক সম্ভাব্য আয় হবে ৪২৭২ ÷ ১২ = ৩৫৬ ডলার।

অন্যান্য আরও ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলো থেকে ইনকাম আরও বৃদ্ধি পাবে। এখানে তো হিসাব দেখানো হয়েছে মাসিক পেজ ভিউ মাত্র পঞ্চাশ হাজার।

কোন কোন কন্টেন্ট তো এরকম হতে পারে যার ভিউ দিনে পঞ্চাশ হাজার হবে।

তাহলে মাসে কত হবে? ভিউ যত বাড়বে ইনকাম ততো বৃদ্ধি পাবে।

ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে কিভাবে আয় করা যায়? | ইউটিউব থেকে আয়

ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় এখন মানুষের হাতে হাতে ইউটিউব, ফেসবুক। এজন্য আমাদের দেশের অনেকেই জানেন ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে এডসেন্সের মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম করা যায়। তবুও যারা জানেন না তাদের জন্য লিখছি।

আমাদের দেশে বর্তমানে অনেক ইউটিউবার আছেন যারা গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। বিভিন্ন বিষয়ে তারা ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করে ইনকাম করছেন।

তো চলুন জেনে নেই ভিডিও বানিয়ে কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়?

প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করবেন। আপনি যে বিষয় ভালো জানেন অথবা আপনার পছন্দমত ভিডিও তৈরী করে সেই চ্যানেলে আপলোড করতে থাকবেন।

আমি পূর্বেই বলেছি এডসেন্স এর অনুমোদন এবং ইউটিউবে মনিটাইজেশন পাওয়ার পূর্বশর্ত হলো সাইটে বা চ্যানেলে পর্যাপ্ত পরিমানে ইউনিক ভিজিটর আসা।

আপনার চ্যানেলের ভিডিওর কন্টেন্ট যদি ভালো হয় তাহলে আস্তে আস্তে ভিজিটর বাড়তে থাকবে। চ্যানেলের ভিজিটর বাড়াতে হলে প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করতে হবে। চ্যানেলের ভিডিও যত বাড়তে তত ভিউ হতে থাকবে।

ইউটিউবে মনিটাইজেশন পাওয়ার পূর্বশর্ত হলো- আপনার চ্যানেলের ভিডিওর টোটাল ওয়াচ টাইম ৪০০০ ঘন্টা এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হতে হবে।

ইউটিউব কর্তৃক মনিটাইজেশনের শর্তাবলী পূরণ হওয়ার পর আপনি আপনার চ্যানেলে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করবেন। তারা যাচাই করার পর চ্যানেলে বা ভিডিওতে কোন প্রকার ত্রুটি না থাকলে মনিটাইজেশনের অনুমোদন পেয়ে যাবেন।

মনিটাইজেশন পেলেই আপনার চ্যানেলের ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ কোন অবস্থাতেই কপিরাইট কোন ভিডিও আপনার চ্যানেলে কখনোই আপলোড করবেন না। কেননা, ইউটিউব যদি আপনার চ্যানেলে কোন কপিরাইট কন্টেন্ট পায় তাহলে তারা আপনার চ্যানেলকে ব্যান্ড করে দিবে। অনেক ভিডিও রয়েছে আপনার চ্যানেলে এবং ইনকামও ভালোই হচ্ছে।

কিন্তু কপিরাইট ভিডিওর কারণে আপনার চ্যানেল ব্যান্ড হয়ে গেছে। আপনার চ্যানেলকে আর খুঁজে পাচ্ছেন না, আপনার তখন কেমন লাগবে?

এজন্য চ্যানেলে সবসময় ইউনিক ভিডিও দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

ভাই ফাঁকিবাজির ফল কখনো ভাল হয়না। একটু কষ্ট করে ভিডিও বানিয়ে চ্যানেলে আপলোড করুন, দেখবেন তার ফল অনেক মিষ্টি হবে।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় | গুগল এডসেন্স-

অনেকেই বার বার চেষ্টা করেও গুগল এডসেন্সের অনুমোদন পাচ্ছেন না। কিছুদিন চেষ্টা করার পর হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দেন অনেকেই।

অনেক পরিশ্রম করার পর এ লাইন থেকে ছিকে পড়ে যান। শুধু শুধু সময় নষ্ট।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে গুগলের কিছু নীতিমালা রয়েছে। এডসেন্সের জন্য অবেদন করার পূর্বে অবশ্যই সেই নীতিমালাগুলো অনুসরণ করেই আবেদন করা উচিত।

গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় জেনে নিন শিরোনামে আমাদের একটি পোষ্ট রয়েছে। আপনারা চাইলে পোষ্টটি পড়ে আসতে পারেন।

আশা করছি পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে এডসেন্স পাওয়া আপনাদের জন্য সহজ হয়ে যাবে।

শেষকথা | গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়-

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলটিতে যা বলা হয়েছে সে অনুযায়ী চেষ্টা করলে প্রচুর পরিমানে ইনকামের সম্ভাবনা রয়েছে। অনলাইন থেকে ইনকামের যতগুলো প্রক্রিয়া রয়েছে সেগুলোর মধ্যে গুগল এডসেন্সই বেষ্ট।

গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য খুব বেশী স্কিলের প্রয়োজন হয়না। শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় একটু লেখালেখি করতে পারলেই হবে।

আরও একটি সুবিধা হলো এখানে খুব বেশী ইনভেষ্ট করতে হয়না। ইনভেষ্ট নেই বললেই চলে। শুধুমাত্র ওয়েবসাইট তৈরী করতে এবং কন্টেন্ট লেখা ও এসইও করা শিখতে অল্প কিছু টাকা প্রয়োজন হবে।

Leave a Comment