বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া কেন জরুরি?

Spread the love

উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। 

উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। 

তাই প্রথমে জানতে হবে উদ্যোক্তা আসলে কি এবং কেন আমাদের উদ্যোক্তা হওয়া উচিত। 

নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।

উদ্যোক্তা কি?

উদ্যোক্তা শব্দটি ত্রয়োদশ শতাব্দীর একটি ফরাসি ক্রিয়াপদ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, ‘উদ্যোক্তা’, যার অর্থ “কিছু করা” বা “গ্রহণ করা”। 

“উদ্যোক্তা” এমন কাউকে বুঝাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, যিনি ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। 

আরো ভালো করে বলতে গেলে বলা যায়, উদ্যোক্তা হলেন একজন ব্যক্তি যিনি তার সীমিত সম্পদ ও পরিকল্পনার সহিত একটি ব্যবসা শুরু করেন এবং সেটি পরিচালনা করেন। 

এই ব্যক্তি অর্থ উপার্জনের জন্য তার ব্যবসায়িক উদ্যোগের সমস্ত ঝুঁকি এবং মুনাফা নিতে ইচ্ছুক থাকেন। 

তার ব্যবসায়িক ধারণাটি সাধারণত চলমান কোন ব্যবসায়িক আদর্শ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হয় এবং এটি নতুন পণ্য ও সেবাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে। 

সাধারণত ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তাকে একই ব্যক্তি মনে করা হয়। কিন্তু তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে যেমন একজন ব্যবসায়ী একটি পণ্য বা সেবা শুধু বিক্রয় করে থাকেন অপরদিকে একজন উদ্যোক্তা সেই পণ্য বা সেবা নিজে উদ্ভাবন করে থাকেন। 

এক্ষেত্রে “সকল উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ী কিন্তু সকল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা নন।”

উদ্যোক্তারা একটি উপযুক্ত ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করার পরে শ্রম নিয়োগ করে, প্রয়োজনীয় অর্থসংস্থান অর্জন করে, নেতৃত্ব প্রদান করে এবং যোগ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করে।

উদ্যোক্তা কেন হবেন?

একজন মানুষ কখন উদ্যোক্তা হতে চায়? সাধারণত যখন সে চাকরি করতে না চায় বা নিজের হাতে একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চায়, যখন সে নিজের কোনো স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চায় তখন সে উদ্যোক্তা হওয়ার আশা করে।

তবে চাকরির তুলনায় উদ্যোক্তা হওয়ায় পরিশ্রম ও ঝুঁকি অনেকগুলো ক্ষেত্রে বেশি থাকে। কিন্তু দিনশেষে আপনি জানবেন এই প্রতিষ্ঠানটি আপনার, যা আপনি নিজে শ্রম দিয়ে গড়ে তুলেছেন। 

আপনি কেন উদ্যোক্তা হবেন সেই কারণগুলোর মধ্যে যে সকল কারণগুলো একান্তই উল্লেখযোগ্য, এর মধ্যে থেকে টি বিষয় নিম্নে উপস্থাপন করা হলো –

১. স্বাধীনতা

যারা উদ্যোক্তা হয় তারা তাদের মেধা ও দক্ষতাকে সৃজনশীল উপায়ে ব্যবহার করতে চায়। উদ্যোক্তা হওয়া তাদেরকে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা প্রদান করে। 

যারা একজনের সাফল্যকে নিয়ন্ত্রণ করে তাদের থেকে নিজেকে স্বতন্ত্র করা যায়। 

অন্য কারো দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা সীমাবদ্ধ না হয়ে আপনি আপনার ভবিষ্যতের জন্য জীবনে যা চান তা করার স্বাধীনতা আপনার থাকবে।

আপনি কতটা ঝুঁকি নিতে চান এবং আপনার জন্য কত ঘন্টা কাজ সঠিক তা আপনি বেছে নিতে পারবেন। 

এ কারণেই উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে সবচেয়ে পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবেন। এটি এমন একটি পথ যা অনেক সফল ব্যক্তিরা অনুসরণ করেছেন, যার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলেন স্টিভ জবস, বিল গেটস এবং রিচার্ড ব্র্যানসন, ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ।

২. নিয়ন্ত্রণ

মানুষের উদ্যোক্তা হওয়ার আরেকটি বড় কারণ হল আপনার কাজ এবং জীবনের উপর আপনার নিজের নিয়ন্ত্রণ থাকবে। আপনি আপনার নিজের কাজের সময় নিজে নির্ধারণ করতে পারবেন। যা আপনার কর্ম-জীবনের ভারসাম্যের উপরও নিয়ন্ত্রণ প্রদান করে। আপনি আপনার অধীনস্থদেরকে তাদের দক্ষতা এবং আগ্রহের ক্ষেত্র অনুসারে কাজগুলো অর্পণ করার ক্ষমতাও পাবেন। উদ্যোক্তা হওয়া আপনাকে ইঁদুর দৌড় থেকে বাঁচাবে। 

এখানে আপনিই আপনার বস, তাই আপনি যা অর্জন করতে পারবেন তার কোন সীমা নেই।

৩. আপনি যেখানে চান সেখানে কাজ করুন

উদ্যোক্তারা কেবল ব্যবসায়িক দক্ষতার লোক নয়। তারা স্বপ্নবাজ। অনলাইন মনিটরিং এবং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে, আপনি যে কোনো জায়গা থেকে কাজ করতে পারেন এবং আপনার উদ্যোগ পরিচালনা করতে পারেন। বিশেষভাবে এটি অনলাইন ব্যবসার জন্য সত্য।

৪. উত্তরাধিকার

আপনি আপনার স্বপ্নের ব্যবসাটি তৈরি করে নিজের সন্তানদের জন্য এবং তাদের সন্তানদের জন্য রেখে যেতে পারবেন। নিজের স্বাধীনতার জন্য প্রতিষ্ঠা করা ব্যবসা প্রজন্মের পর প্রজন্ম আপনার পরিবারে চলতে পারবে। 

আপনি আপনার সন্তানদের জন্য এমন কিছু রেখে যেতে পারবেন যার জন্য আপনি গর্বিত হবেন। যেমন: আকিজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা শেখ আকিজ উদ্দিন সাহেব নিজের উদ্যোগের ব্যবসা তার পরিবার এর মাধ্যমে চলমান রেখেছেন এবং তা জীবনের উপর গভীর প্রভাব রেখে চলেছে।

৫. সৃজনশীল এবং উদ্ভাবক হওয়া

উদ্যোক্তাকে অবশ্যই সৃজনশীল মনের হতে হয়। তাদের উদ্ধাবনী শক্তি থাকতে হয়। কারণ একজন উদ্যোক্তা তার সৃজনশীল শক্তি ও উদ্ভাবনীয় শক্তি ব্যবহার করে ব্যবসায় নিত্য নতুন আইডিয়া নিয়ে আসতে পারে। 

এবং ব্যতিক্রমী পন্যের মাধ্যমে ক্রেতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে। যা তাকে ব্যবসায়ের উন্নয়ন সাধন করতে সাহায্য করে। 

তাই ব্যবসায় উন্নতির জন্য নিত্যনতুন ধারণার মাধ্যমে উদ্যোক্তা আরও বেশি সৃজনশীল এবং উদ্ধাবনী শক্তির অধিকারী হয়ে ওঠেন।

৬. কর্মসংস্থান তৈরি করা

একজন উদ্যোক্তা আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করার মধ্য দিয়ে নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অন্যান্য বেকার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করে দিতে সক্ষম হয়। 

কারণ উদ্যোক্তা যখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে তখন তার ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য আরও লোকের প্রয়োজন হয়। আর যারা তার এই ব্যবসার কাজে সাহায্য করবে তারাই মূলত বেকারত্ব থেকে কর্মসংস্থান খুঁজে পাবে। 

তাহলে এই উদ্যোগটা নিজের এবং অন্যদের কর্মসংস্থান এর সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।

৭. নিজস্ব ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা

উদ্যোক্তা যখন কোন নির্দিষ্ট পণ্য নিয়ে কাজ করবে তখন অবশ্যই তাকে সেই পন্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে। 

প্রতিনিয়ত সেই পণ্যটির মধ্যে আধুনিকতার ছোঁয়া নিয়ে আসতে হবে। এর ফলে পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি পাবে এবং গ্রাহকের কাছে এর পরিচিতি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে পণ্যটির মধ্য দিয়ে একটি ব্র্যান্ড তৈরি করে নিতে পারবে। আর এই কাজটি সম্পন্ন করতে পারে শুধুমাত্র একজন উদ্যোক্তা। 

তাই উদ্যোক্তা নিজেই একটি ব্র্যান্ড।

৮. সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনা

যেকোনো চাকরিতে, আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা বা বেতন আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়। আপনি যতই কাজ করুন না কেন আপনার বেতন নির্দিষ্ট থাকে। এখানে আপনার বেতন বৃদ্ধি পেতে পারে বা নাও পারে, আপনি পদোন্নতি পেতে পারেন আবার না ও পারেন। মোটকথা আপনি সেই চাকরিতে যতদিনই থাকুন না কেন আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা সীমাবদ্ধ থাকে। 

আবার ব্যবসার ক্ষেত্রে সত্যি বলতে আপনি আপনার ব্যবসায় কিছুই উপার্জন করতে পারবেন না, কিন্তু যারা উদ্যোক্তা হতে চায় তারা একটি লাভজনক ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। 

উদ্যোক্তার সৌন্দর্য হল আপনার আয় নিয়ন্ত্রিত রাখার জন্য কোন সীমারেখা নেই।

৯. লক্ষ্য অর্জন এবং স্বপ্ন পূরণ

যদি কারও স্বপ্ন থাকে পরিবার ও সমাজের কাছে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করার তাহলে অবশ্যই একজন উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করার দৃঢ় মনোবল রাখতে হবে। 

নিজেকে পরিশ্রমী হয়ে উঠতে হবে। 

সুতরাং নিজের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য উদ্যোক্তা হবার বিকল্প নেই।

এছাড়া একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে আরো একাধিক কারণ রয়েছে। তবে এ সকল কারণগুলো একজন উদ্যোক্তার মধ্যে অবশ্যই খুঁজে পাওয়া যায়। 

শেষকথা

আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তবে তাদের মধ্যে কত শতাংশ মানুষ শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে তা বলা মুশকিল। 

যখন বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান আর এ বিষয়ে আরো বিস্তরভাবে গবেষণা করতে পারেন তাহলেই কেবল একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। 

বেশিরভাগ উদ্যোক্তা অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি তাদের আবেগকে ও অনুসরণ করে। নিজেদের উপর তাদের খুব দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে এবং তারা শুধুমাত্র অর্থের জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় না বরং তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায়।

তাই আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে।

170 thoughts on “বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া কেন জরুরি?”

  1. মা শা আল্লাহ, অনেক সুন্দর লেখনি।
    উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি অনুপ্রাণিত করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
    বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে আমরা নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারব।

    Reply
    • পরের চাকুরী করার দ্বারা মেধা অপচয় হয়,,সৃজনশীলতা উদ্ভাবন হয়না। নিজ দেশের জন্য কিছু করাটাও কঠিন হয়ে যায়। তাছাড়া স্বাধীনতা বলতে কিছু থাকেনা চাকুরী করতে গেলে। ব্যবসা বরকতময়। তাই বর্তমান চাকুরীর বাজারের মন্দা কাটাতে ব্যবসার বিকল্প কিছু নেই।
      লিখাটি খুব গুরুতপূর্ণ।

      Reply
  2. গ্রাজুয়েশন শেষ করে বা অনেকেই এর আগেই চাকুরির পেছনে ছুটে আমি মনে করি এই আর্টিকেল টি তাদের জন্যই। একজন সফল উদ্যোক্তা শুধু মাত্র নিজের জন্যই না, দেশের বেকারত্ব ঘোচাতেও কাজ করে। বরং তাই নয় তাকে অনুসরণ করে দেশের হাজারো যুবক হয়ে উঠতে পারে উদ্যোক্তা। এই ধরা বাধা নিয়মের বাইরে সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা নিয়ে লক্ষ্য থাকতে হবে অটুট তবেই সফল হওয়া যাবে।

    Reply
    • আমাদের উদ্যোগতা হওয়া প্রয়োজন কারণ এটি নিজের ব্যক্তিগত ও পেশাদার উন্নতির পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। উদ্যোগতা আমাদের নতুন দিকের অন্বেষণ করতে সাহায্য করে এবং আমাদের সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতা বাড়িয়ে তুলে। এটি নতুন অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান সংগ্রহের মাধ্যমে আমাদের সাথে একটি দূর্বলতা পরিহার করে। উদ্যোগতা আমাদের জীবনে নতুন সম্ভাবনা ও সাফল্যের সাথে সংযুক্ত করে এবং আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে। তাই উদ্যোগতা হওয়া একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপায় যা আমাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাদার জীবনে সবসময় উন্নতি ও উন্নতির দিকে সাহায্য করে।

      Reply
  3. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।
    উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। তাই আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে।

    Reply
  4. বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা জনপ্রিয় পেশার মধ্যে অন্যতম। ব্যবসা খুব সহজ ভাবেই করা যায়। আর উদ্যোগে আছে ক্রিয়েটিভিটি। তাই এটি পরিচালনা করার মাঝে আনন্দ পাওয়া যায়। যেই কাজ নিষ্ঠা ও আনন্দের সাথে করা যায়, সেখানে সফলতা অর্জন করা কঠিন কিছু না। তবে কোন কিছু উদ্যোগ নিলেই উদ্যোক্তা হওয়া যায়না। আপনার উদ্যোগের পণ্য সম্পর্কে যথাযথ ধারণা থাকতে হবে এবং এর দেশ ও দশের জন্য উপকারি হতে হবে। আমি নিজেও একজন উদ্দোক্তা। এই কনটেন্ট পড়ে আমার যথেষ্ট উপকার হয়েছে। ধন্যবাদ!

    Reply
  5. নিজের সতন্ত্র পরিচয় তৈরি করার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প কিছু নেই। বর্তমানে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানোর চেষ্টা করা উচিত। নিজে সৃজনশীলতা, দক্ষতাকে ব্যবহার করে দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে কাজ করে যেতে পারলে ইনশাআল্লাহ উদ্যোক্তা হিসাবে সফল হওয়া যাবে এবং বেকারত্ব নিরাসন সম্ভব হবে।
    বর্তমান সময়ের জন্য যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে লেখনির মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য।

    Reply
  6. আমাদের দেশে হাজার হাজার বেকার তরুন রা আছে যারা কিনা প্রতিনিয়ত চাকরির পিছনে ছুটতেছে,তারা যদি চাকরির পিছনে না ঘুরে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠে তাহলে তাদের পাশাপাশি আর কিছু মানুষের কর্মসংস্থানে সুযোগ সৃষ্টি, সমাজের বাস্তব চিত্র টা পাল্টে যাবে।

    Reply
  7. বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন। তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।বর্তমান সময়ের জন্য যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে উদ্যোক্তাদের
    অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য।

    Reply

    Reply
  8. আমাদের দেশে যত সংখ্যক বেকার রয়েছে ততো সংখ্যক চাকরীর ব্যবস্থা নেই। তাই নিজের যেটুকু সম্পদ ও মেধা আছে তা দিয়ে যদি রোজগারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় তাহলে নিজের বেকারত্ব দূর, পরিবারের প্রয়োজন মেটানো এবং দেশের বেকারত্বের হারও হ্রাসে ভূমিকা পালন করা সম্ভব। এই কন্টেন্ট টি একজন মানুষকে উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  9. বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। মাশাআল্লাহ। অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  10. বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া জরুরি কারণ, উদ্যোক্তা হওয়া মানে আত্মনির্ভরশীল হওয়া, নতুন আইডিয়া বা প্রক্রিয়া বিকাশ করা, এবং সমস্যা সমাধানে নতুন দিকে চিন্তা করা। উদ্যোক্তা সমাজের উন্নতির প্রধান উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যমের রং আনে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির উপকরণ হিসাবে কাজ করে। উদ্যোক্তা সমাজের সর্বোপরি বিশ্বের নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার অনুকূলে, নতুন বিচারের দিকে উদ্বেগ বাড়াতে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির পথে আগাতে সাহায্য করে।

    Reply
  11. উদ্যোক্তা হওয়া মানে আত্মনির্ভরশীল হওয়া, নতুন আইডিয়া বা প্রক্রিয়া বিকাশ করা, এবং সমস্যা সমাধানে নতুন দিকে চিন্তা করা। উদ্যোক্তা সমাজের উন্নতির প্রধান উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যমের রং আনে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির উপকরণ হিসাবে কাজ করে। উদ্যোক্তা সমাজের সর্বোপরি বিশ্বের নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার অনুকূলে, নতুন বিচারের দিকে উদ্বেগ বাড়াতে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির পথে আগাতে সাহায্য করে। লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।

    Reply
  12. যত সংখ্যক বেকার রয়েছে ততো সংখ্যক চাকরীর ব্যবস্থা নেই আমাদের দেশে। এই আর্টিকেল পরে আমার মনে হয়েছে যে, বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে ঘুরে ঘুরে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।
    একজন উদ্যোক্তা আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করার মধ্য দিয়ে নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অন্যান্য বেকার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করে দিতে সক্ষম হয় এবং একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।

    একটি স্বাধীন পেশা বা উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে সবচেয়ে পরিপূর্ণ ক্যারিয়ার গঠন করতে পারা এবং বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আমাদের জন্য সব থেকে সহজ পন্থা।
    অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  13. প্রত্যেকেরই স্বনির্ভর হয়ে গড়ে ওঠা উচিত। চাকরির পিছনে পড়ে থেকে প্রায় অর্ধের জিবনই চলে যায়। এজন্যই পড়াশোনা অথবা চাকরি যেটািই হোক পাশাপাশি উদ্যোক্তা হয়ে গড়ে ওঠার চেষ্টা করা। উদ্যোগক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়।

    Reply
  14. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। বর্তমান সময়ের জন্য খুবই প্রোয়োজনীয় একটি পেশা, শিক্ষিত বেকার না হয়ে নিজেদের ক্রিয়েটিভিটি কে কাজে লাগিয়ে সফল উদ্যোক্তা হওয়া। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস, রবের উপর তাওয়াককুল,সৎ চেষ্টা, দৃঢ়তা, ধৈর্য, পরিশ্রমি হতে পারলে সবখানে সফল হওয়া সম্ভব
    মাশাআল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট,
    কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে সবাই, পথ চলায় অনুপ্রেরণা যোগাবে

    Reply
  15. একজন উদ্যোক্তা তার সৃজনশীলতা দিয়ে নতুন জিনিস উদ্ভাবন করার চেষ্টা করেন যার মাধ্যমে নিজের এবং দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন। কখনো কখনো তা দেশের সীমানা পেরিয়ে ভিন্ন দেশে গিয়ে নিজ দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনে। কিন্তু একজন সফল উদ্যোক্তা হতে হলে অনেক বিষয় খেয়াল রাখতে হয় এই লেখনি তে সে বিষয় গুলো খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলা হয়েছে। যা কিনা একজন নবীন উদ্যোক্তার জন্য অনুপ্রেরণা মূলক ।
    বর্তমান চাকরির বাজারের যে পরিস্থিতি তা বিবেচনা করলে তরুণদের উচিৎ উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা আর সমাজের উচিৎ তাদের এই পদক্ষেপে তাদের ছোট করে না দেখে উৎসাহ দেয়া এবং সহযোগিতা করা।

    Reply
  16. বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই সব থেকে সহজ পন্থা । নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনের জন্য উদ্যোক্তা হওয়া প্রয়োজন। এই কন্টেন্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। লেখককে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে লেখার জন্য।

    Reply
  17. বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার কোন বিকল্প নাই।

    Reply
  18. মাশাল্লাহ অসাধারণ লিখেছেন। উদ্যোক্ত একটি স্বাধীন পেশা। বর্তমান সমাজে আমাদের দেশে বেশিরভাগ যুবক বেকার। এই বেকারত্ব দূর করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে নিজে উদ্যোক্তা হওয়া। আমাদের দেশের বেশিরভাগ যুবক জানেনা কিভাবে উদ্যোক্তা হওয়া যায়। তাদের জন্য উক্ত কন্টেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে নিজের ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগানো যায়। নিজে দক্ষতার মাধ্যমে একজন উত্তম উদ্যোক্তা হওয়া যায়। সমাজের উন্নতির প্রধান উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যমের উন্নয়নে আনে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির উপকরণ হিসাবে কাজ করে থাকে। উপরোক্ত কনটেন্টি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম উদ্যোক্তা সম্পর্কে নতুন কিছু জানতে জ্ঞান লাভ করতে পারলাম।

    Reply
  19. চমৎকার একটি কন্টেন্ট।এই কন্টেন্টটি বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সুগম করবে।এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চাইলে , বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই সব থেকে সহজ পন্থা হবে।

    Reply
  20. উদ্যোক্তা হতে চাইলে অবশ্যই আগে এ নিয়ে জ্ঞানার্জন করা লাগবে। যে বিষয় নিয়েই আমরা ক্যারিয়ার গড়তে চাই না কেন, আগে এ সম্পর্কে গবেষণা করে আইডিয়া নেয়া উচিত। এজন্য সেই বিষয়ক প্রচুর আর্টিকেল পড়া ও বাস্তবতা নিরীক্ষা করলে সাহায্য পাওয়া যায়। বর্তমানে চাকুরী পাওয়া সোনার হরিণ, আবার পরিশ্রম থেকে পারিশ্রমিক ও অনেক কম। তার চেয়ে সফল উদ্যোক্তা হতে যদিও অনেক সময় লাগবে কিন্তু হতে পারলে স্বাধীন জীবন যাপন করার পাশাপাশি অন্যদের ও কর্মসংস্থান তৈরি করা যায়। এতে বেকারত্ব নিরসন এগিয়ে যাবে। উদ্যোক্তা হতে কি কি প্রয়োজন তা জানতে এই আর্টিকেল টি পড়া উচিত, যুগোপযোগী লেখা এটি। ধন্যবাদ।

    Reply
  21. বর্তমানে আমাদের সমাজে চাকরিপ্রার্থীদের সংখ্যা অনেক বেশি। কিন্তু সেই হিসেবে চাকরির সংখ্যা অনেক কম। ফলে বেকারত্ব দিন দিন বাড়ছে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য উদ্যোক্তা হবার বিকল্প কিছু নেই। কারণ উদ্যোক্তা হলো একটি স্বাধীন পেশা। এ পেশায় নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে যে কেউ সফল হতে পারে। উদ্যোক্তা হবার মাধ্যমে শুধু একজন মানুষেরই কর্মসংস্থান তৈরি হয় না, একজন ব্যক্তি চাইলে অনেকগুলো মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারে। এতে করে নিজের উপকার হওয়ার পাশাপাশি অন্যের উপকার হচ্ছে এবং দেশের উন্নতি হচ্ছে।

    Reply
  22. Being an entrepreneur now matters because it drives innovation, creates jobs, adapts to change, solves problems, builds resilience, makes a global impact, and empowers individuals to shape the future.

    Reply
  23. বর্তমানে আমরা পড়াশোনা শেষ করার পর সরকারি চাকরির পিছনে ছুটি, আর এভাবে আমরা নিজেরাই নিজেদের ইচ্ছা শক্তি ও সৃজনশীল উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগাতে ভুলেই যাই।যার ফলে আমাদের সৃজনশীলতা নিজেদের ভেতরে থেকেই মাটি চাপা পড়ে থাকে। তবে আমরা যদি সরকারি চাকরির পিছনে না ছুটে নিজের মন ও সৃজনশীল উদ্ভাবনী শক্তির প্রতি গুরুত্ব দেই তাহলে আমরা নিজের পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক চাকাকে করতে পারবো আরও বেশি গতিশীল।

    Reply
  24. সফল উদ্যোক্তা শুধু অর্থের জন্য নয় বরং বিশ্বকে পরিবর্তনের জন্য কিছু করতে চায়।এরাই আগামীর পৃথিবী গড়ার কারিগর।

    Reply
  25. বর্তমান সময়ে সরকারি, বেসরকারি বা যেকোনো ধরনের চাকরির ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে আসছে এর কারণ প্রতিযোগিতা।একটা আসনের জন্য একশত এর উপর প্রতিযোগী লড়ছে।
    বর্তমানে সব কিছুর দাম উর্ধ্বোমুখী।চাকরির এই নির্দিষ্ট আয় দিয়ে পরিবার পরিচালনা করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
    সবকিছু বিবেচনা করে বলা যায়, বর্তমান প্রেক্ষাপটে উদ্যোক্তা হওয়া খুবই জরুরি। এতে নিজের যেমন স্বাধীনতা, সচ্ছলতা পাওয়া যায় তেমনি দেশের বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়।

    Reply
  26. বর্তমানে আমাদের সমাজে 
    চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যার তুলনায় চাকরি অনেক কম।তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।কারণ উদ্যোক্তা হলো একটি স্বাধীন পেশা।মাশাআল্লাহ!!!সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  27. মাশাল্লাহ, যিনি কনটেন্টই লিখেছেন উনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।একজন সফল উদ্যোক্তায় পারেন বেকার জীবনের পরিবর্তন ঘটাতে। তাই আসুন চাকরির পিছনে ছুটাছুটি না করে, অযথা সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হয়ে নিজের স্বপ্নকে পূরণ করি।

    Reply
  28. উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে এবং দেশকে অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা পালন করা যাবে।

    Reply
  29. বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া জনপ্রিয় পেশাগুলোর মধ্যে একটি। বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।তাছাড়া ব্যাক্তির স্রজনশীলতা বিকাশের পাশাপাশি তাকে মানসিক ভাবে আনন্দ দিবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট নিয়ে আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  30. সকল উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ী কিন্তু সকল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা নন।”
    উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।
    এর মাধ্যমে নিজের বেকারত্ব দূর হবে এবং অপরকে ও চাকরি দেওয়া সম্ভব হবে।
    যদি নিজেই হতে চাও নিজের বস তাহলে এই কন্টেন্ট টি তোমার জন্য।

    Reply
  31. সকল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা নয় কিন্তু সকল উদ্যোক্তাই ব্যাবসায়ী।
    আমরা জানি উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।
    এর মাধ্যমে নিজের বেকারত্ব দূর হবে এবং অপরকে ও চাকরি দেওয়া সম্ভব হবে।
    যদি নিজেই হতে চাও নিজের বস তাহলে এই কন্টেন্ট টি তোমার জন্য।

    Reply
  32. প্রথমে লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ, তিনি উদ্যোক্তা সম্পর্কে চমৎকার আলোচনা করেছেন। আসলে মূল কথা সীমিত সম্পদ আর সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে সৃজনশীল চিন্তা নিয়ে আগ্রগামী হতে হয়, স্বাধীনতা উপভোগ করতে হলে চাকুরী ছেড়ে উদ্যোক্তা হতে হবে। বিশ্বাস, আবেগ, দৃঢ়তা ও ধৈর্য সহকারে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে ঠিকে থাকতে হয়।

    Reply
  33. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা কোনো নিয়ম নেই এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।নিজের দক্ষতার মাধ্যমে একজন উত্তম উদ্যোক্তা হওয়া যায়।অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  34. বর্তমান বিশ্বে যে হারে বেকারত্ব সে হারে চাকরির ব্যবস্থার নেই।ফলে যাদের স্বপ্ন চাকরির,তারা চাকরি না পেলে বেকারত্বের অতলেই থেকে যান।তবে বুদ্ধিমানরা অলস বসে থাকেন না তারা চাকরি না পেলেও অন্য কোনো আয়ের উৎস খোঁজেন সেটা ছোটো হোক বড় হোক।কালের আবর্তে এখন চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়া-ই শ্রেয়।তাছাড়া যারা একটু স্বাধীনচেতা তারা-ও এই পেশা বেছে নিতে পারেন।কারণ এটি একটি স্বাধীন পেশা।তবে উদ্যোক্তা হতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে,ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকতে হবে,সঠিক গাইডলাইনের প্রয়োজন হবে এবং একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের-ই উন্নতি নয় বরং দেশের আরও অসহায়,বেকার জনগণকে সাবলম্বীকরণ ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে-ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন।যা এই কনটেন্টের মাধ্যমে উপলব্ধি করা যায় এবং কনটেন্টটি বেকার জনগোষ্ঠীর দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে আশার আলো দেখিয়ে উদ্যোক্তা হতে অনুপ্রাণিত করবে বলে মনে করি।

    Reply
  35. জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বেকারত্বও সমান তালে বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেক উচ্চ শিক্ষিত যুবক যুবতী চাকরি নামক সোনার হরিণের পিছে ছুটে চলেছে আর হতাশ হয়ে পড়ছে।
    কিন্তু এই উচ্চ শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা উদ্যেক্তা হওয়ার পরিকল্পনা করে সে অনুযায়ী কাজ করলে আরও তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবে।

    Reply
  36. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুব কঠিন এবং বেকারত্বের সংখ্যা অকল্পনীয়। তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয় এবং নিজেদের পরিচয় তৈরি করতে পারে।তাই আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীর জন্য কিছু করতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে। এই কনটেন্টটি সকলকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করবে।

    Reply
  37. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা । এই পেশায় ধরা বাধা কোন নিয়ম নেই এবং নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। বর্তমান বিশ্বে যে হারে বেকারত্ব বাড়ছে, তা থেকে রেহাই পেতে উদ্যোক্তা খুব ভূমিকা পালন করে। একজন উদ্যোক্তা আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করার মধ্য দিয়ে নিজের কর্মসংস্থান তৈরী করে, এবং পাশাপাশি অন্যান্য বেকার যুব সমাজ এর জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করে দিতে সক্ষম হয়। সে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।বর্তমান সময়ে যুব সমাজ বা দেশকে কিছু দিতে চাইলে উদ্যোক্তা হওয়াই শ্রেষ্ঠ পন্থা হতে পারে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ। যুব সমাজকে মেসেজ দেওয়ার জন্য।

    Reply
  38. সকল দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যবসায় উদ্যোগ ও উদ্যোক্তার অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের উন্নত দেশগুলোর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের ভিত্তি হচ্ছে উদ্যোক্তাদের সক্রিয় ভূমিকা। দেশে প্রাপ্ত সকল সম্পদ ও মানবসম্পদকে ব্যবহার করে এবং নিজেদের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে তারা অবদান রেখে চলেছে। উদ্যোক্তা মানেই স্বাধীন ভাবে কিছু করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা।এত সুন্দর করে এ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  39. স্বাধীনভাবে কিছু করে নিজেকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে চাইলে উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প নেই।চাকরী নামের সোনার হরিণের পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হলে নিজে যেমন স্বাবলম্বী হওয়া যায়, একটা সময় পার হওয়ার পর সফল হতে পারলে পাশাপাশি অন্যদের বেকারত্বের সমস্যারও সমাধান করা সম্ভব হয়।
    তবে উদ্যোক্তা হতে হলে থাকতে হবে নিজস্ব সৃজনশীলতা, পরিকল্পনা ও দক্ষতা।
    আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে, তবে তাদের মধ্যে কত শতাংশ মানুষ শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে তা বলা মুশকিল।একজন উদ্যোক্তা হতে হলে এ বিষয়ে বিস্তরভাবে গবেষণা করতে হবে। তাহলেই কেবল একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব।
    দেশের বেকারত্ব দূরিকরনে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যে সকল পরিকল্পনা,যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রয়োজন তা এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর ও সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
    ধন্যাবাদ লেখকে এতো সুন্দরভাবে উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়বস্তু উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  40. প্রধানমন্ত্রী নিজেও সকলকে চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হবার পরামর্শ দিয়েছেন। ধন্যবাদ অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  41. সত্যি বলতে আজকাল চাকুরীর পেছনে ছুটে আমরা সবাই হাল ছেড়ে বেকারত্ব বরণ করে নিচ্ছি।কিন্তু আমরা যদি এক একজন উদ্যোক্তা হতে পারি হয়ত বেকারত্বের এ সংকট দূর হবে।আর এ কনটেন্ট টি আমাদেরকে উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করবে।

    Reply
  42. বর্তমানে চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হয়ে স্বাধীনভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠার চেষ্টা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ । যদি কারও স্বপ্ন থাকে পরিবার ও সমাজের কাছে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করার তাহলে অবশ্যই একজন উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করার দৃঢ় মনোবল রাখতে হবে।নিজেকে পরিশ্রমী হয়ে উঠতে হবে।
    সুতরাং নিজের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য উদ্যোক্তা হবার বিকল্প নেই।

    Reply
  43. মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর লিখেছেন। কন্টেনটি আমার জন্য অনেক উপকারি ছিল।।এরকম কনটেন্ট সামনে আরো চাই।

    Reply
  44. বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দ হচ্ছে উদ্যোক্তা। বস্তুত এখনকার অনেক মানুষ চাকরির পিছনে না ছুটে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। অনেকে সফল হচ্ছে। এই পেশায় যেমন স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়, তেমনি নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশ করা যায়। নিজের জীবনধারণের জন্য আয় করার পাশাপাশি অন্যদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়।

    Reply
  45. সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। এই আর্টিকেল টি পড়ে আমি জানতে পেরেছি,
    উদ্যোক্তা হতে চাইলে এ নিয়ে জ্ঞানার্জন করা লাগবে। যে বিষয় নিয়েই আমরা ক্যারিয়ার গড়তে চাই না কেন, আগে সে সম্পর্কে গবেষণা করে আইডিয়া নেয়া উচিত। বর্তমানে সময়ে চাকুরী পাওয়া কঠিন একটি বিষয় আবার পরিশ্রম থেকে পারিশ্রমিক ও অনেক কম। তার চেয়ে সফল উদ্যোক্তা হতে যদিও অনেক সময় লাগবে কিন্তু স্বাধীন জীবন যাপন করার পাশাপাশি অন্যদের ও কর্মসংস্থান তৈরি হবে এতে। উদ্যোক্তা হতে কি কি প্রয়োজন তা জানতে এই আর্টিকেল টি পড়া উচিত, এখান থেকে ভালো একটি ধারণা পাওয়া যাবে।

    Reply
  46. প্রত্যেক মানুষের জীবনে একেকটা লক্ষ্য থাকে। সে তার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালায়। কেউ কেউ সফলও হয়। ছাত্র জীবন থেকে আমাদের স্বপ্ন দেখা লক্ষ্য নির্ধারণ শুরু হয়। কিন্তু দেশের প্রেক্ষাপটে আমাদের প্রায় মানুষের লক্ষ্য নষ্ট হয়ে যায়। বেকারত্ব! এই একটি মারাত্মক সমস্যা আমাদের স্বপ্ন লক্ষ্যকে গুড়ো করে দিচ্ছে বছরের পর বছর। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো নিজে নতুন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা। দেশে যত নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে তত বেশি চাকরির জায়গায় তৈরি হবে। একজন উদ্যোক্তা তার উদ্যোগের মাধ্যমে ১০ জনের আয়ের উৎস তৈরি করার ক্ষমতা রাখে। তাই আমাদের স্বপ্ন দেখা উচিত একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার। এ কাজ ছাত্র জীবন থেকেই শুরু করা উচিত। যাতে একটা দীর্ঘ মেয়াদি সময়ের মধ্য দিয়ে লক্ষ্য পূরণ করা যায়।

    Reply
  47. সফল উদ্যোক্তা সব সময় পরিবর্তন ও নতুনত্ব নিয়ে ভাবে। যেহেতু উদ্যোক্তা স্বাধীন পেশা তাই ইতিবাচক মানসিকতার মাধ্যমে সুযোগ কাজে লাগানো যায় বাধাহীনভাবে । আত্মবিশ্বাস, সুশৃঙ্খল জীবনই সফল উদ্যোক্তা হওয়ার মূলমন্ত্র।

    Reply
  48. উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। নিজের স্বপ্ন পূরণ করার জন্য উদ্যোক্তা হবার বিকল্প নেই।এই আর্টিকেল টি পড়ে উদ্যোক্তা সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যাবে।

    Reply
  49. একদম সময়োপযোগী একটি লেখনি। বর্তমানে চাকরি পাওয়ার আশা তো সোনার হরিণ। তাই অনেকেই চাচ্ছে উদ্যোক্তা হতে।তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে লেখাটি। আসলে উদ্যোক্তা হয়ে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ করতে পারলে , জীবনে অনেক কিছুই করা যায়।

    Reply
  50. যথেষ্ট উপকারী একটা কনটেন্ট। আমি নিজেও একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পথে পা বাড়িয়েছি। বেশ অনেক কিছু শিখতে পারলাম। তাছাড়া উদ্যোক্তা হওয়ার আলাদাই শান্তি স্বাধীনতা। বর্তমান সময়ে চাকরির বাজার চরম মূল্যে, নিজের সৃজনশীলতাকে তুলে ধরে উদ্যোক্তা হওয়া বেশ ভালো একটা মাধ্যম।

    Reply
  51. সাধারণ অর্থে উদ্যোক্তা বলতে বোঝায় যিনি কোন কাজে উদ্যোগ গ্রহণ করেন তাকে। কিন্তু ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা বলতে বোঝায় এমন একজন ব্যক্তিকে যিনি শুধু ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ ই করেন না বরং সেই সাথে ব্যবসায়ের সকল ঝুঁকি এবং মুনাফা গ্রহণ করার জন্য মানুষিকতা পোষণ করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের সমাজে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা অনেক বেশি। যেটা চাকুরী সংখ্যার থেকে অনেক বেশি। এই বেকারত্বের অবসান ঘটাতে হলে আমাদের নিজেদের ই উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে হবে। আর উদ্যোক্তা হয়ে উঠার জন্য এই কনটেন্ট টি আমাদের জন্য খুবই ফলপ্রসূ হতে পারে।

    Reply
  52. মা শা আল্লাহ, অনেক সুন্দর লেখনি।
    উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি অনুপ্রাণিত করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।বাংলাদেশে এখন ছোট ছোট অনেক উদ্যোক্তা গড়ে উঠেছে।
    বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে আমরা নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারব।

    Reply
  53. বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা কোন নিয়ম নেই বরং অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। এছাড়া নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। ইনশাআল্লাহ

    Reply
  54. আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে।
    উদ্যোক্তা হলেন একজন ব্যক্তি যিনি তার সীমিত সম্পদ ও পরিকল্পনার সহিত একটি ব্যবসা শুরু করেন এবং সেটি পরিচালনা করেন। সকল উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ী কিন্তু সকল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা নন। কারন উদ্যোক্তাতার পণ্য বা সেবা নিজে উদ্ভাবন করেন বিক্রির পাশাপাশি। উদ্যোক্তা হওয়ায় আগে এই আর্টিকেল টি পড়লে অনেক বিষয় জানা যাবে। খুবই দরকারী একটা আর্টিকেল।

    Reply
  55. যিনি উদ্যোগ নেন তিনিই উদ্যোক্তা। বর্তমানে উদ্যোক্তার সংখ্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। একজন শিক্ষিত যুবক চাকরি না পেয়ে এই উদ্যোক্তাকেই বেছে নেই। তাছাড়া উদ্যোগ গ্রহণের ফলে উদ্যোক্তার মেধা যাচাই হয়, সৃজনশীলতা বাড়ে, ঝুকি নেওয়ার মনমানসিকতা গড়ে ওঠে। বাংলাদেশের মতো দেশে অর্থনৈতিকভাবে সফলতা লাভ করতে চাইলে উদ্যোক্তার কোন বিকল্প নেই।

    Reply
  56. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। অত্যান্ত সুন্দর একটি আর্টিকেল ছিল এটি। একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে নিজেকে গড়ে তোলার জন্য কি কি পদক্ষেপ গ্রহন করা উচিৎ এ বিষয়ে জ্ঞান লাভের জন্য এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত উপকারে আসবে। শুধু নিজের জন্যই নয় বরং একজন সফল উদ্যোক্তা দেশ ও সমাজের জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসবে। মনে রাখতে হবে সকল উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ী কিন্তু সকল ব্যবসায়ীই উদ্যোক্তা নন। কারন একজন উদ্যোক্তা পণ্য বিক্রির পাশাপাশি পণ্য বা সেবা নিজে উদ্ভাবন করেন। উদ্যোক্তা তৈরীর ক্ষেত্রে কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্ত্বপূর্ণ।

    Reply
  57. বর্তমান সময়ে চাকরির মতো ধরা বাধা জীবনের বাইরে যদি নিজের একটা আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে হয়, তবে উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।নিজ সৃজনশীলতা ও পরিশ্রম দ্বারা সঠিক ভাবে পরিচালনা করেলে উদ্যোগে সফলতা আসবেই।

    Reply
  58. বর্তমান সময়ে চাকরির মতো ধরা বাধা জীবনের বাইরে যদি নিজের একটা আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে হয়, তবে উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।নিজ সৃজনশীলতা ও পরিশ্রম দ্বারা সঠিক ভাবে পরিচালনা করেলে উদ্যোগে সফলতা আসবেই। এতে নিজের পাশাপাশি অন্যের কর্মসংস্থান তৈরি করা যাবে,ফলে দেশের বেকারত্ব কমবে।

    Reply
  59. উদ্যোক্তা হচ্ছেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি এমন পণ্য বা সেবা তৈরি করেন যে বিষয়ে আগে কেউ কখনো ভাবেনি। পুরানো কোনো ব্যবসাও নতুন আঙ্গিকে শুরু করাকেও মাঝে মাঝে ব্যবসায়িক উদ্যোগের মধ্যে ধরা হয় কিন্তু আসলে নতুন কোনো পণ্য বা সেবাকেই মূলত উদ্যোগ বলে। ব্যবসায়ী একটি পণ্য বা সেবা বিক্রি করেন। কিন্তু একজন উদ্যোক্তা সেই পণ্য বা সেবাটি উদ্ভাবন করেন। এক্ষেত্রে সকল উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ী কিন্তু সকল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা নয়। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত যারা নিতে পারে, তারাই জীবনে সব থেকে বেশি সফল হন। সব কিছুই এই আর্টিকেলটিতে বলে দেওয়া হয়েছে। আপনাকে এখন শুধু সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে।

    Reply
  60. নিজের পাশাপাশি দেশ ও পৃথিবীকে কিছু দিতে চাইলে উদ্যোক্তা হওয়াই সহজ পন্থা। সৃজনশীলতা ও পরিশ্রম দ্বারা সঠিক ভাবে পরিচালনা করেলে উদ্যোগে সফলতা আসবেই। এতে নিজের পাশাপাশি অন্যের কর্মসংস্থান তৈরি করা যাবে,ফলে দেশের বেকারত্ব কমবে।

    Reply
  61. “বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। ” একজন উদ্যােক্তা সফল ব্যবসা গড়ে তোলার মাধ্যমে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর সু্যোগ করে দিতে পারেন।চমৎকার লেখনী।ধন্যবাদ

    Reply
  62. 🥰🥰😉প্রথমে লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ, তিনি উদ্যোক্তা সম্পর্কে চমৎকার আলোচনা করেছেন। আসলে মূল কথা সীমিত সম্পদ আর সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে সৃজনশীল চিন্তা নিয়ে আগ্রগামী হতে হয়, স্বাধীনতা উপভোগ করতে হলে চাকুরী ছেড়ে উদ্যোক্তা হতে হবে।
    🥰🥰 বিশ্বাস, আবেগ, দৃঢ়তা ও ধৈর্য সহকারে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে ঠিকে থাকতে হয়।

    Reply
  63. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা | উদ্যোক্তা হতে হলে নিজেকে সৃজনশীলতা এবং অধিক বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হতে হয় | এই পেশার মাধ্যমে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায় এবং দেশের বেকারত্ব দূর করা যায় | অনেকে এই পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ব্যর্থ হয় | যখন আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান আর এ বিষয়ে আপনার যদি জ্ঞান থেকে থাকে তাহলে আপনি এই সেক্টরে বা সফল উদ্যোক্তা হতে পারবেন এবং বিশ্বকে ও দেশকে পরিবর্তন করতে পারবেন | লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য | এই কন্টেন্টটি বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সুগম করবে।

    Reply
  64. উদ্যোক্তা মূলত এমন একজন স্বাধীন পেশার মানুষকে বোঝায়,যিনি তার সৃজনশীলতা, দক্ষতা ও সীমিত সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করে একটি ব্যবসা শুরু করেন এবং সেটি পরিচালনা করেন। বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া জনপ্রিয় পেশাগুলোর মধ্যে একটি। বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।বর্তমান সময়ে সরকারি, বেসরকারি বা যেকোনো ধরনের চাকরির ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে আসছে এর কারণ প্রতিযোগিতা।যে পরিমাণ শিক্ষিত যুবক প্রতি বছর চাকরি প্রত্যাশি হই সেই পরিমাণ চাকরি নেই। সেক্ষেত্রে একজন সফল উদ্যোক্তা তার নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি অন্যান্য বেকার যুব সমাজ এর ককর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে সক্ষম হয়।উদ্যোক্তা যেকোন দেশের অহংকার।এই কনটেন্টটি সকলকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করবে।এই কনটেন্টটি সকলকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করবে।

    Reply
  65. উদ্যোক্তা শব্দের সাথে আমরা সবাই খুব পরিচিত। বর্তমানে চাকরির বাজারের যে অবস্থা,চাকরি এখন সোনার হরিণ পাবার মতো যা সবার ভাগ্যে জুটে না। আমাদের দেশে বেকারত্বের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে,সাথে বাড়ছে হতাশার সংখ্যা। তবে বর্তমানে যারা বুদ্ধিমান তারা নিজেদের হতাশা নয় বরং আরো ১০০ জনের অনুপ্রেরণার কারণ হয়ে নিজেকে তৈরি করছে। উদ্যোক্তা এমন এক মাধ্যম, যা নিজেকে কিছু করতে যেমন সাহায্য করে তেমনি অন্যকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ও মাধ্যম হয়ে উঠে।
    লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর সহজ ভাবে কনটেন্ট টি লিখার জন্য। সহজ ভাবে তুলে ধরার কারণে অনেকেই অনুপ্রেরণিত হবে।

    Reply
  66. Excellent!! বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।

    Reply
  67. উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। সেই সাথে বেকারত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে পারি। যা বর্তমান সময়ে অনেকর সম্ভাবনার একটি পথ খোলে দিয়েছে । অনেক সুন্দর একটি কনটেন্ট। একজন উদ্যোক্তার জন্য এতে উপযোগী নির্দেশনা রয়েছে।

    Reply
  68. বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশে চাকরি পাওয়া দুষ্কর।তাই যে কোন শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত বা অশিক্ষিত ব্যক্তি নিজের স্বাধীন চিন্তা ভাবনা দিয়ে, সৃজনশীলতা দিয়ে উদ্যোগ গ্ৰহন করতে পারে। এতে সে নিজেও স্বাবলম্বী হতে পারে আর অন্য অনেকের কাজের সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বেকারত্ব কমাতে সাহায্য করে ।

    Reply
  69. বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। এতে করে আমরা নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব দূরীকরণের সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারব।

    লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ, তিনি উদ্যোক্তা সম্পর্কে চমৎকার আলোচনা করেছেন।উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। লেখনীতে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। লেখাটা পড়লে উদ্যোক্তা সম্পর্কে বিস্তর আইডিয়া পাওয়া যাবে।

    Reply
  70. বর্তমান সময়ে কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর।তাছাড়া ও চাকরি পাওয়া র ক্ষেত্রে প্রয়োজন এর তুলনায় প্রচুর সময় ব্যয় করতে হয়।
    কিন্তু সেই সময় টা উদ্যােক্তা হওয়ার জন্য ব্যয় করলে অনেক ভালো সফলতা অর্জন সম্ভব। আর এই কনটেন্ট টি খুবই সহায়ক নতুন উদ্যােক্তা দের জন্য। তারা এটি পাঠ করার মাধ্যমে পরিপূর্ণ ধারণা লাভ করতে পারবে।এই কনটেন্ট টিতে খুব সুন্দরভাবে ও গুছিয়ে উদ্যােক্তা হওয়ার সুবিধা আলোচনা করা হয়েছে যেটি অনেক জন কে কাজটি করতে উৎসাহিত করবে।

    কনটেন্টটি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিল। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  71. বর্তমান সময়ে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে দেশ ও দশের উন্নতি সাধিত হবে এবং বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।

    Reply
  72. অর্থনৈতিক পিছুটান অনেক সময় আমাদের সৃজনশীলতা নষ্ট করে ফেলে। কারণ আমার নিজের স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য পড়াশোনা শেষ করেই চাকরির পেছনে দৌড়াই। কিন্তু কারো যদি সৃজনশীলতা, আত্মবিশ্বাস, ধৈর্য, সময়, চেষ্টা ও গবেষণা করার মন মানসিকতা থাকে এবং বিশ্বকে পরিবর্তনের মাধ্যমে নিজের ভালো অবস্থান করতে চান তাহলে উদ্যোক্তা হওয়ার পন্থা নিঃসন্দেহে বেছে নিতে পারেন। যারা উদ্যোক্ত হতে চান তাদের জন্য আর্টিকেলটি একটি ভালো অনুপ্রেরণা।

    Reply
  73. একজন উদ্যোক্তা তার স্বাধীন চিন্তা আর বুদ্ধির মাধ্যমে নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে জীবনে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। চাকরিতে অন্যের অধীনে থেকে এটা কখনই সম্ভব না কারণ চাকরিতে স্বাধীনতা নেই।

    Reply
  74. উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।উদ্যোক্তা’, যার অর্থ “কিছু করা” বা “গ্রহণ করা”। “উদ্যোক্তা” এমন কাউকে বুঝাতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, যিনি ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। যেকোনো চাকরিতে, আপনার উপার্জনের সম্ভাবনা বা বেতন আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়। আপনি যতই কাজ করুন না কেন আপনার বেতন নির্দিষ্ট থাকে। ব্যবসার ক্ষেত্রে সত্যি বলতে আপনি আপনার ব্যবসায় কিছুই উপার্জন করতে পারবেন না, কিন্তু যারা উদ্যোক্তা হতে চায় তারা একটি লাভজনক ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তবে তাদের মধ্যে কত শতাংশ মানুষ শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে তা বলা মুশকিল। বেশিরভাগ উদ্যোক্তা অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি তাদের আবেগকে ও অনুসরণ করে। নিজেদের উপর তাদের খুব দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে এবং তারা শুধুমাত্র অর্থের জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় না বরং তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায়।যারা উদ্যোক্ত হতে চান আর্টিকেলটি তাদের জন্য খুব উপকারী।

    Reply
  75. বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর।অনেকেই শুধু চাকরির পিছনে ছুটে চাকরি না পেলে হতাশায় ভুগে। তাই চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। উদ্যোক্তা মূলত এমন একজন স্বাধীন পেশার মানুষকে বোঝায়,যিনি তার সৃজনশীলতা, দক্ষতা ও সীমিত সম্পদের যথাযথ ব্যবহার করে একটি ব্যবসা শুরু করেন এবং সেটি পরিচালনা করেন। উদ্যোক্তার মাধ্যমে নিজের যেমন বেকারত্ব ঘুচাবে ঠিক তেমনভাবে অন্যকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ও মাধ্যম হয়ে উঠে।
    এই কন্টেন্টটি বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সুগম করবে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য | 

    Reply
  76. বর্তমান যুগে উদ্যোক্তা কেন হওয়া জরুরী এ আর্টিকেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী বেকারত্ব দূর করার জন্য।

    কারন,বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার কোন বিকল্প নাই।

    অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply

    Reply
  77. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। এখন বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়াটাকে বেছে নিচ্ছে। এতে স্বাধীনভাবে কাজ করে আত্মনির্ভর হতে পারে এবং অন্যদের জন্য ও কাজের ক্ষেত্র তৈরি হয়। তাছাড়া দেশ বা বিশ্বে ও গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  78. উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।
    উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।
    যখন বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান আর এ বিষয়ে আরো বিস্তরভাবে গবেষণা করতে পারেন তাহলেই কেবল একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।

    Reply
  79. উদ্যোক্তাদের জন্য স্বাধীনতা এবং সৃজনশীলতার বিশেষ গুরুত্ব নির্দেশ করে এবং তাদের প্রভাব একটি প্রতিষ্ঠিত সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই লেখাটি উদ্যোক্তারা নিজেদের ও সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল হতে ঊৎসাহিত করে। এই লেখাটি উদ্যোক্তাদের গুরুত্ব,সৃজনশীলতার মাধ্যমে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো দেশের অর্থনেতিক উন্নতিতে তাদের যে নিরলস প্রচেষ্টা ও অবদানের কথা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  80. আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছে কেন শুধু চাকরির পিছনে না ছুটে নিজে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। যারা উদ্যোক্তা হতে চায় তাদের জন্য এই পয়েন্ট গুলো অনেক কাজে আসবে। লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  81. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। এখন বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়াটাকে বেছে নিচ্ছে। এতে স্বাধীনভাবে কাজ করে আত্মনির্ভর হতে পারে এবং অন্যদের জন্য ও কাজের ক্ষেত্র তৈরি হয়। নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনের জন্য উদ্যোক্তা হওয়া প্রয়োজন। এই কন্টেন্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। লেখককে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে লেখার জন্য।

    Reply
  82. “উদ্যোক্তা” বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে স্বপ্ন পুরণে এবং নিজের পরিচিতি গড়তে একটি উত্তম পন্থা। বর্তমানে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেকারত্ব। যুবকদের জীবনে পড়ছে হতাশার ছায়া। বর্তমান যুবকরা সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা, ধৈর্য্য এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে হয়ে উঠতে পারে সফল উদ্যোক্তা।তৈরি হতে পারে নিজের এবং হাজারো যুবকের কর্মসংস্থান। লেখকের এই কন্টেন্টটি একজন মানুষকে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার অনুপ্রেরণা যোগায়।এই কন্টেন্টটি বর্তমান যুবসমাজের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  83. বর্তমানে চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য নিজেকে গড়ে তোলা উচিত। কেননা,একজন উদ্যোক্তা নিজের সৃজনশীলতা, দক্ষতা ব্যবহার করে নিজেকে সফলভাবে গড়ে তোলে বেকারত্ব দূর করতে পারে।এবং বর্তমান সময়ের উদ্যোক্তা একটি জনপ্রিয় পেশা। অতএব যারা ভাবছেন উদ্যোক্তা হবেন তারা এই কনটেন্টের মাধ্যমে নিজের সৃজনশীলতা, দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে একজন সফল উদ্যোক্তায় নিজেকে গড়ে তুলতে পারবেন।

    Reply
  84. আত্মনির্ভরশীলতার জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প নেই। একজন উদ্যোক্তাই পারে আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করার মধ্য দিয়ে নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অন্যান্য বেকার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করে দিতে। তাই বর্তমান সময়ে চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।উদ্যোক্তা হয়ে উঠা জরুরি কেন তা এই কনটেন্টটির মাধ্যমে জানতে পারলাম।আশা করি আপনারাও উপকৃত হবেন।

    Reply
  85. যারা অন্যের অধীনে না থেকে স্বাধীন জীবন-যাপন করতে পছন্দ করেন বিশেষ করে নারীদের জন্য তাদের পেশাগত ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দ হতে পারে উদ্যোক্তা হওয়া। একজন ভালো উদ্যোক্তা হতে গেলে কি করতে হবে সেটি সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। যারা সফল উদ্যেক্তা হতে চান তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি পড়লে উপকৃত হবেন। লেখককে ধন্যবাদ নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য সুন্দর কন্টেন্টটি লেখার জন্য।

    Reply
  86. বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন। উচ্চশিক্ষিত ও বেকার তরুণরা চাকরির পিছে ঘুরে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়া উচিত। উদ্যোক্তা স্বাধীন পেশা। উদ্যোক্তা এখন একটি জনপ্রিয় পেশা হয়ে গেছে। এ পেশায় বাধা তারা কোন নিয়ম নেই এবং সুবিধা অনেক আছে। এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। লেখক কে ধন্যবাদ এমন কনটেন্ট লেখার জন্য এবং সবাইকে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য পরামর্শ দেয়ার জন্য।

    Reply
  87. একটি সমাজকে পরিবর্তন করতে একজন সৃজনশীল উদ্যাগতাই যথেষ্ঠ। সমাজের অনেক যুবকেরই বেকারত্ব হ্রাস পায় এতেকরে সমাজও বেকার মুক্ত হয় ।উদ্যাগতা গনঅনেক দৃঢ় মনোভাব নিয়ে নিজেকে ও অন্যের উপকারের স্বার্থে তথা দারিদ্র মুক্ত সমাজ গড়তে চেষ্টা করে । একটি সমাজকে একজন উদ্যাগতাই বদলে দিতে পারে।

    Reply
  88. উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। একটি স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। এখন বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়াটাকে বেছে নিচ্ছে। এতে স্বাধীনভাবে কাজ করে আত্মনির্ভর হতে পারে এবং অন্যদের জন্য ও কাজের ক্ষেত্র তৈরি হয়। নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনের জন্য উদ্যোক্তা হওয়া প্রয়োজন। এই কন্টেন্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। লেখককে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে লেখার জন্য।

    Reply
  89. উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। একজন ভালো উদ্যোক্তা হতে গেলে কি করতে হবে সেটি সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। যারা সফল উদ্যেক্তা হতে চান তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি পড়লে উপকৃত হবেন। লেখককে ধন্যবাদ নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য সুন্দর কন্টেন্টটি লেখার জন্য।

    Reply
  90. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।
    এই কনটেন্ট টিতে খুব সুন্দরভাবে ও গুছিয়ে উদ্যােক্তা হওয়ার সুবিধা আলোচনা করা হয়েছে যেটি অনেক জন কে কাজটি করতে উৎসাহিত করবে।লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  91. কন্টেন্ট টিতে উদ্যোক্তা সম্পর্কে আলোপাত করা হয়েছে। উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।

    উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তবে তাদের মধ্যে কত শতাংশ মানুষ শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে তা বলা মুশকিল। বেশিরভাগ উদ্যোক্তা অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি তাদের আবেগকে ও অনুসরণ করে। নিজেদের উপর তাদের খুব দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে এবং তারা শুধুমাত্র অর্থের জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় না বরং তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায়।

    যখন বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান আর এ বিষয়ে আরো বিস্তরভাবে গবেষণা করতে পারেন তাহলেই কেবল একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।

    Reply
  92. উদ্যোক্তা মানে আত্মনির্ভরশীল হওয়া।একজন উদ্যোক্তা নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে নিজের সমাজের অনেক পরিবর্তন আনতে পারে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে উদ্যোক্তারা সমাজে নানাবিধ অবদান রাখছে।

    Reply
  93. বর্তমানে উদ্যোক্তারা বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। পড়াশোনা শেষ করে অনেকেই চাকরির যুদ্ধে লেগে পড়ে। তবে তাও বেকার মানুষের সংখ্যা প্রচুর আছে আমাদের দেশে। আর এই বেকারত্ব কাটাতেই আজকাল অহরহ মানুষ উদ্যোক্তা হয়ে উঠার চেষ্টা করছে। তবে তার আগে উদ্যোক্তার ব্যাপারে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। উদ্যোক্তা কি এবং আপনি কেন হবেন তা বুঝতে পারলে ইনশাআল্লাহ আপনি একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে পারবেন আর এই ব্যবসায় টিকে থাকতে পারবেন। লেখককে ধন্যবাদ এই লেখার মাধ্যমে উদ্যোক্তা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য দিয়ে নতুনদের অনুপ্রানিত করার জন্য।

    Reply
  94. যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন তিনি উদ্যোক্তা। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।

    উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।তাই ছাত্র জীবন থেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার পরিকল্পনা করতে হবে। বর্তমান সময়ে চাকরি সোনার হরিণের মত যা খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর। অনেক সময় সঠিকভাবে মেধার মূল্যায়নও করা হয় না। তাই উদ্যোক্তা হওয়া খুবই জরুরী। ধন্যবাদ লেখক কে এমন একটি জন গুরুত্বপূর্ণ সময়োপযোগী লেখা উপহার দেয়ার জন্য। যারা চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়াটা জরুরী মনে করছেন তারা সহ সকলে এ কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন।

    Reply
  95. যারা নতুন উদ্যোক্তা হতে চায় তাদের সবার একবার হলেও এ আর্টিকেল টি পড়া উচিত।
    চাকরির পিছনে সময় নস্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।কেননা এতে নিজের বেকারত্ব দূর হবে এবং দেশের ও অথনৈতিক দিক থেকে লাভবান হবে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা আর্টিকেল আমাদের মাঝে শেয়ার করার।
    জন্য। কেননা উদ্যোক্তা একটি মুক্ত পেশা,শুধুমাত্র বিশ্বাস, দৃঢ় মনোভাব, ধৈয ও সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।এই আর্টিকেল এ সুন্দর ভাবে তা বিশ্লেষণ করা হয়েছে ।অনেক উপকৃত হলাম।আলহামদুলিল্লাহ।

    Reply
  96. মাশাআল্লাহ,
    খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। এটি আমাদের প্রত্যেকের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।
    বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারবো।
    আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তবে তাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে এবং সফলকাম হতে পারে না। এর পেছনে একটাই কারণ তারা আসলে জানেই না উদ্যোক্তা আসলে কি এবং কেনোই বা আমরা উদ্যোক্তা হবো। যখন বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হবেন আর এ বিষয়ে আরো বিস্তরভাবে গবেষণা করতে পারবেন কেবল তখনই একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।
    এজন্য একজন সফল উদ্যোক্তা হতে হলে সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে উদ্যোক্তা আসলে কি এবং কেন আমাদের উদ্যোক্তা হওয়া উচিত। আর এ বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ এই কনটেন্টে লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। যা আমাদের প্রত্যেকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  97. বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক চাকরীর বাজারে মনের মতো চাকরী পাওয়া অনেক কঠিন । ফলে অনেকেই বেকার থেকে যায়। অন্যদিকে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির যুগে শুধু চাকরীর টাকা দিয়ে সংসার চালানো অনেক কঠিন। সুতরাং, উদ্যোক্তা হতে পারলে নিজের এবং দেশের উপকার করা সম্ভব। ধন্যবাদ লেখককে উদ্যোক্তা হওয়ার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করার জন্য ।

    Reply
  98. আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তবে তাদের মধ্যে কত শতাংশ মানুষ শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে তা বলা মুশকিল।

    তবে যখন বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান আর এ বিষয়ে আরো বিস্তরভাবে গবেষণা করতে পারেন তাহলেই কেবল একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।

    Reply
  99. উদ্যোক্তা হলো একটি স্বাধীন পেশা। যে পেশার মাধ্যমে নিজের পরিচয় নিজে তৈরী করা যায়। বর্তমান সময়ে একজন সফল উদ্যোক্তাই পারে দেশ ও জাতির জন্য কিছু করতে। একজন সফল উদ্যোক্তাকে দেখে দেশের হাজার হাজার বেকার তরুন/ তরুনীরা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত হবে, এবং তারা নিজের পরিচয় নিজে তৈরী করতে পারবে। তাহলে তাদের চাকরির পেছনে দৌড়িয়ে আর সময় নষ্ট করতে হবে না। কারন বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়াটা খুবই কষ্টদায়ক। তাই শুধু অর্থের জন্য নয়,নিজের উপর বিশ্বাস রেখে বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হতে চাই।

    Reply
  100. একজন উদ্যোক্তা যিনি কিনা নিজের ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, শ্রম নিয়োগ করে প্রয়োজনীয় অথসংস্থান অজন করে,নেতৃত্ত্ব প্রদান করে যোগ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করে।উপরের প্রতিটি পয়েন্ট একজন উদ্যোক্তার গুনাবলীর মধ্যে থাকতে হবে।কেন উদ্যোক্তা হবেন?কারন যিনি উদ্যোক্তা তার মধ্যে সাধীনতা,উত্তরাধিকার, সৃজনশীল,উদ্ভাবক,নিয়ন্ত্রণ, কমসংস্থান,নিজস্ব ব্র‍্যান্ড,উপাজনের সম্ভাবনা, লক্ষ্য অজন,এই গুন গুলীই একজন উদ্যোক্তা মধ্যে থাকলে সে বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারবে

    Reply
  101. বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাছাড়া উদ্যোক্তা হতে পারলে নিজের এবং দেশের উপকার করা সম্ভব। ধন্যবাদ লেখককে উদ্যোক্তা হওয়ার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করার জন্য ।

    Reply
  102. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। বর্তমানে চাকরির বাজারে চাকরি পাওয়া খুব কঠিন। ফলে অনেকে বেকার থেকে যায়। এর থেকে পরিত্রানের উপায় হলো উদ্যোক্তা হওয়া। কিভাবে সফল উদ্যোক্তা হওয়া যাবে তা এই কনটেন্টটিতে সুন্দরভাবে দেয়া আছে। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  103. আমাদের দেশে বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি পাওয়ার জন্য পড়ালেখা শেষে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। অপেক্ষার পরেও দেখা যায় আশানুরূপ সাফল্যে পৌঁছাতে পারেনা।তাই আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে। এই লেখাটি আপনাকে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করবে।

    Reply
  104. লেখাটিতে উদ্যোক্তা কি এবং কেন আমাদের উদ্যোক্তা হওয়া উচিত এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  105. উদ্যোক্তা হলেন তার সীমিত সম্পদ ও পরিকল্পনার সহিত একটি ব্যবসা শুরু করেন এবং সেটি পরিচালনা করেন। তার লক্ষ্য হল অর্থ উপার্জনের জন্য তার ব্যবসায়িক উদ্যোগের সমস্ত ঝুঁকি এবং মুনাফা নিতে ইচ্ছুক থাকা। তার ব্যবসায়িক ধারণাটি সাধারণত চলমান কোন ব্যবসায়িক আদর্শ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হয় এবং এটি নতুন পণ্য ও সেবাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে। উদ্যোক্তারা একটি উপযুক্ত ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করার পরে শ্রম নিয়োগ করে, প্রয়োজনীয় অর্থসংস্থান অর্জন করে, নেতৃত্ব প্রদান করে এবং যোগ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করে। এইভাবে, উদ্যোক্তারা নিজেরা উদ্ভাবন করা ব্যবসা ও সেবা প্রদানের মাধ্যমে সমাজের উন্নতির জন্য প্রযুক্তি, সেবা, ও পণ্যের উন্নতির মাধ্যমে অবদান রাখে।
    আত্মনির্ভরশীলতার জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প নেই। তাছাড়া বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
    উপরোক্ত কনটেন্টের মাধ্যমে উদ্যোক্তা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাওয়া যায়। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর আর্টিকেল আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  106. উদ্যোক্তার মত স্বাধীন বা মুক্ত পেশাই পারবে এদেশের বেকারত্বের হার কমাতে। পরিশ্রমি মানুষরাই সফলতার শীর্ষে পৌঁছায়। এই আর্টিকেল দ্বারা অনেকেই চিন্তাধারা পাল্টে যাবে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল।

    Reply
  107. বর্তমান সময়ের বেশিরভাগ ছেলে মেয়ে চাকরির পিছনে ছুটে। এবং দিন শেষে নিরাশায় ভোগে। উদ্যোক্তা এমন একটি মাধ্যম তার মাধ্যমে নিজের এবং দেশের উন্নয়ন করা সম্ভব। উদ্যোক্তা হতে কোনো বয়স লাগে না।একটু সৃজনশীল চিন্তা ভাবনা এবং দৃঢ় মনোবল থাকলেই সম্ভব। আজকের কনটেন্ট থেকে সহজেই একজন মানুষ উদ্যোক্তা হওয়ার সঠিক নির্দেশনা পেতে পারে।

    Reply
  108. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা ।নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনের জন্য উদ্যোক্তা হওয়া প্রয়োজন । বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন। যত সংখ্যক বেকার রয়েছে, তত সংখ্যক চাকরির ব্যবস্থা নেই। এই কনটেন্টটি বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সুগম করবে।

    Reply
  109. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।বর্তমান সময় অনুযায়ী এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এত সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  110. প্রত্যেকের ই স্বনির্ভর হওয়া উচিত।আর উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে কাজ টি অনেকটা সহজ হয়ে যায়। কারণ বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।পরিশ্রমি মানুষ ই সফল হয়।উদ্যোক্তা হয়ে কিভাবে সফল হতে হবে তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে ধারণা পাওয়া যাবে।ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  111. মা শা আল্লাহ! অনেক সুন্দর একটি বিষয়ের উপরে এই কন্টেন্ট টি লেখা হয়েছে। লেখকের লেখনির ভাষা খুবই সাবলীল।
    যারা উদ্যোক্তা হতে চান তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে রয়েছে।

    Reply
  112. বেকারত্বের এ যুগে উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সহজেই নিজের কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারে। এতে করে বেকারত্ব যেমন দূর হয় তেমনি মানব সমাজ পরিবর্তনেও বেশ সহায়ক হয়। উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য একজন ব্যক্তির সৃজনশীল হওয়াটা জরুরি। এর মাধ্যমে নিজের মেধারও বিকাশ ঘটে। এটা স্বাধীন পেশা হওয়ার সুবাধে যে কেউ ইচ্ছে করলে যে কোন ইতিবাচক উদ্যোগ নিতে পারে যা চাকরি পাওয়ার দুঃশ্চিন্তা কে দূর করে। প্রতিটা মানুষেরই তাই উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন থাকা উচিত। কীভাবে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়া যাবে তা জানতে এ কনটেন্ট টি যে কারোর জন্য অনেক সহায়ক হবে ইন শা আল্লাহ।

    Reply
  113. বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া জরুরি কারণ উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।ধরা বাধা নিয়মের বাইরে থেকে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।সৃজনশীল শক্তি ও ধৈর্য দিয়ে উদ্যোক্তা হতে পারলে নিজের পাশাপাশি বর্তমান সময়ের বেকারত্ব দূরীকরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। লেখকের “উদ্যোক্তা” বিষয়ক এই কন্টেন্টটিতে বর্তমান যুবসমাজ এবং বেকার সমাজের উদ্যোক্তা হওয়ার প্রয়োজনীয়তা ফুটে উঠেছে।

    Reply
  114. বর্তামান সময়ে চাকরির পিছনে না ছুঁটে আমাদের উচিত একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা। কারণ এটি একটি স্বাধীন পেশা। এছাড়া একজন উদ্যোক্তা হলে আরও কি কি ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া সম্ভব তা এই কনটেন্টে লেখক তার লেখনীর মাধ্যমে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  115. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।
    উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে। তাই আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে।
    এই কনটেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply

    Reply
  116. উদ্যোক্তা মানে হচ্ছে কিছু করা। নিজের আলাদা পরিচয় তৈরি করা। উদ্যোক্তা শুধু নিজের বেকারত্ব মোচন করে থাকেন না। অন্যের বেকারত্ব নিরশনেও ভূমিকা পালন করে থাকেন। নিজের সৃজনশীল দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে একজন ব্যক্তি দক্ষ উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে পারেন। যারা স্বতন্ত্র ভাবে কিছু করতে চান আমি মনে করি তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকরতে পারে।

    Reply
  117. বর্তমান সময়ে জব এর পিছনে না ছুঁটে আমাদের উচিৎ একজন সফল উদ্যেগতা হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা। এতে যেমন নিজের আয়ের ব্যবস্থা করা যায় তেমনি কিছু বেকার জনগোষ্ঠিরও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সম্ভব।

    Reply
  118. বর্তমান সময়ে চাকরির পিছনে না ছুঁটে আমাদের উচিৎ একজন সফল উদ্যেগতা হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা। এতে যেমন নিজের আয়ের ব্যবস্থা করা যায় তেমনি কিছু বেকার জনগোষ্ঠিরও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সম্ভব।

    Reply
  119. অনেক উন্নত দেশের মোট জনসংখ্যা আমাদের দেশের এই চাকরি প্রার্থীর সংখ্যার থেকে কম। একটি চাকরি পাওয়ার জন্য কী অসুস্থ প্রতিযোগিতা! এই চাকরির পেছনে না দৌড়ে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করাটা বুদ্ধিমানের কাজ। যদিও কর্মী অনেকেই হতে পারেন, কিন্তু ভালো উদ্যোক্তা সবাই হতে পারেন না। দক্ষ ও সফল উদ্যোক্তা হতে হলে অবশ্যই তাকে উদ্যোক্তা হওয়ার মতো দৃঢ় মনোভাবের অধিকারী হতে হবে। এই কন্টেন্টটি সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে উদ্যোক্তা নিয়ে যাবতীয় বিষয়াবলি। এটি পড়ে উদ্যোক্তা বিষয়ে খুটিনাটি সকল বিষয় সহজে ধারণা পাবেন আশাকরি।

    Reply
    • উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। বেশিরভাগ উদ্যোক্তা অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি তাদের আবেগকে ও অনুসরণ করে। নিজেদের উপর তাদের খুব দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে এবং তারা শুধুমাত্র অর্থের জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় না বরং তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায়।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট লিখার জন্য।

      Reply
  120. বর্তমানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে শিক্ষিত যুব সমাজ চাকুরীর অভাবে বেকার জীবনযাপন করছে। এই বেকারত্ব দূরীকরণের উদ্যোক্তা তৈরি করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একমাত্র উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে নিজের পরিচয় গড়ে তোলা সম্ভব। আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই আর্টিকেলের লেখক কে কারণ এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে অনেকের মধ্যে উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহটা জন্ম নিবে।

    Reply
  121. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। আমার অনেক দিনের স্বপ্ন উদ্যোক্তা হবার। এই কনটেন্টে পড়ে আমি উদ্যোক্তা সম্পর্কে অনেক সুন্দর ধারণা পেয়েছি ‌ ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।

    Reply
  122. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে কাজ করা যায় এবং নিজের একটা পরিচয় তৈরি করা যায়। তাছাড়া বর্তমানে চাকরি পাওয়া অনেক কষ্টকর হয়ে দাড়িয়েছে। তাই আমরা যারা পড়াশোনা শেষ করে বেকার সময় কাটাচ্ছি তাদের জন্য উদ্যোক্তা হওয়ায় হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। তাছাড়া শুধু চাকরি করে দেশ ও জাতির জন্য কিছু করা সম্ভব নয়। তাই শুধু নিজের জন্য নয় দেশ ও জাতির জন্য কিছু করতে চাইলে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ায় ভালো হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কনটেন্ট সবার মাঝে তুলে ধরার জন্য। আশা করি এই কনটন্টটি সবার অনেক উপকারে আসবে।।

    Reply
  123. “উদ্যোক্তা” যার অর্থ কিছু করা বা গ্রহণ করা। নিজেকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার জন্য, স্বাধীন ভাবে কোন কিছু যিনি করেন তাকে উদ্যোক্তা বলে এটা একটি স্বাধীন পেশা।
    বর্তমানে সময়ে উদ্যোক্ত একটি জনপ্রিয় পেশা।
    যেখানে রয়েছে অর্থ উপার্জনের সীমাহীন সম্ভাবনা,যার জন্য প্রয়োজন একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনা এবং সুস্পষ্ট ধারনা।
    বর্তমান সময়ে চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে এবং বেকারত্ব অভিশাপ থেকে নিজেকে এবং দেশকে মুক্ত করতে উদ্যোক্ত বিকল্প নেই।

    চাকরির তুলনায় উদ্যোক্ত হওয়ায় পরিশ্রম ও ঝুঁকি বেশি থাকলেও এখানে নিজের স্বপ্ন পূরণ করা, নিজের শ্রম দিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার রয়েছে অপার সুযোগ।
    এই আর্টিকেলটি বাংলাদেশের শত শত বেকারের কর্মসংস্থানে অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ সৃষ্টি করবে।
    নিজেকে বেকারত্ব অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে স্বাবলম্বী হবে, দেশ কে উন্নয়নের অগ্রধারায় ধাবিত করবে।

    তাই সময়পযোগী এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য, লেখক কে জানায় অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  124. উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। যখন বুঝতে পারবেন আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান কেবল তখনই একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। উদ্যোক্তারা শুধু অর্থের জন্য উদ্যোক্তা হতে চায় না বরং তারা বিশ্বকে পরিবর্তন করার জন্য উদ্যোক্তা হতে চায়। আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান, বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য সব থেকে সহজ পন্থা হবে।

    Reply
  125. বর্তমান প্রতিযোগীতার এই বিশ্বে একটি ভালো মানের চাকরি পাওয়া খুবই মুশকিল। নিজের ক্যারিয়ার গড়তে শুধু চাকরির ওপর ভরসা করে থাকলেই চলবে না।এক্ষেত্রে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা উচিত। কেননা একজন সফল উদ্যোক্তা শুধু নিজের জন্য নয় সমাজের আরো মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। যা দেশের বেকারত্ব হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    Reply
  126. একজন সাধারণ মানুষের উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। অনেকেই আছেন যারা লেখাপড়া শেষ করার পরে নিজেকে বেকার দেখতে চায় না বলে উদ্যোক্তা হওয়ার উদ্দেশ্যে কোন কিছু করার চেষ্টা করে এই লেখনীটি তাদের মনোবল বহুগুণে বাড়িয়ে দিবে। একজন সকল উদ্যোক্তা যেমন নিজের ও পরিবারের জন্য আশীর্বাদ তেমন দেশের জন্য একটি ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা হিসেবে কাজ করে। একজন সফল উদ্যোক্তা নিজের সাথে সাথে আরও কয়েকজনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে উদ্যোক্তা হওয়াই হচ্ছে সব থেকে সফল কাজ।

    Reply
  127. উদ্যোক্তা হলেন সেই সব ব্যক্তিবর্গ যারা এক বা একাধিক ব্যবসা তৈরি করেন, বিভিন্ন সময়ে বেশিরভাগ ঝুঁকি নিয়ে থাকেন এবং সাফল্য অর্জন করেন। উদ্যোক্তারা সময়ের সুষ্ঠু ব্যবহার করে এবং তাদের সৃজনশীল শক্তি দিয়ে নিজের এবং দেশের বেকারত্ব দূর করার পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বকে পরিবর্তন করার চেষ্টায় করে। বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া খুব জরুরি।

    Reply
  128. দেশ আর সমাজকে কিছু দিতে হলে বর্তমানে উদ্যোক্তাই হবে সবচেয়ে সহজ পন্হা, উদ্যোক্তাদের হাত ধরেই উদ্ভাবন হয় নতুন নতুন সব সৃজনশীল জিনিস ও ব্যবসার। একজন উদ্যোক্তা নিজের বেকারত্ব দূর করার পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির মাধ্যমে সমাজ ও দেশ থেকে বেকারত্ব দূর করার সক্ষমতা রাখে। আপনি কেন উদ্যোক্তা হবেন জানতে হলে আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ুন।

    Reply
  129. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। বাধা ধারা নিয়মের বাইরে গিয়ে নিজেকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে উদ্যোক্তা হওয়া একটি সঠিক উপায়।তবে উদ্যোক্তা হতে হলে সৃজনশীল প্রতিভার অধিকারী হতে হয় । শুধু অর্থ উপার্জন নয় দেশ ও বিশ্বকে পরিবর্তন করতে চাইলে উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প কিছু নেই। ধন্যবাদ লেখক কে চমৎকার সময় উপযোগী লেখনি উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  130. আমাদের দেশে যত সংখ্যক বেকার রয়েছে ততো সংখ্যক চাকরীর ব্যবস্থা নেই।উদ্যোক্তা” যার অর্থ কিছু করা বা গ্রহণ করা।বর্তমানে দেশ আর সমাজকে কিছু দিতে হলে উদ্যোক্তা হাওয়াই হবে সবচেয়ে উপযুক্ত মাধ্যম। একজন সাধারণ মানুষের উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  131. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা নিয়মের বাইরে গিয়ে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।বেকারত্ব দূরীকরণেও সহায়তা করে থাকে।

    Reply
  132. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।বেকারত্ব দূরীকরণেও সহায়তা করে থাকে।চাকরির পিছে না ছুটে আমাদের উদ্যোক্তা হওয়া উচিত। স্বাধীন উদ্যোক্তায় পারে মহান কাজ করতে। আমাদের উচিত উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা দেওয়া।

    Reply
  133. উদ্যোক্তা হলো এমন একটি পেশা যেখানে কোনরকম বাধা-ধরা নিয়ম ছাড়াই সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে নিজের সৃজনশীলতা ,উদ্ভাবনী শক্তি ও বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে ব্যক্তি তার একটি নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে পারে।উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে ব্যক্তি নিজে আত্মনিভর্রশীল হওয়ার পাশাপাশি আরও অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বেকারত্ব দূরীকরণে সাহায্য করতে পারে।তাই দেশ তথা পৃথিবীর জন্য কিছু করার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হওয়াই সবচেয়ে সহজ উপায়। ধন্যবাদ লেখককে এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য। যারা উদ্যোক্তা হতে চান তারা কন্টেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন।

    Reply
  134. বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত । তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে ।বর্তমান সময়ে দেশ ওপৃথিবীকে কিছু দিতে চাইলে উদ্যোক্তা হওয়াই হবে সবচেয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ।

    Reply
  135. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। কিন্তু উদ্যোক্ততা সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে উদ্যোক্তা হওয়া যায় না। পড়াশোনা শেষ করে যাকে পিছনে না ছুটে অবশ্যই প্রত্যেকটি মানুষের উচিত নিজে কিছু করার চেষ্টা করা। যাতে সে আরো কয়েকজনকে চাকরি দিতে পারে।বেকারত্ব নিরসনে উদ্যোক্তা হওয়ার কোন বিকল্প নেই। এজন্য ছাত্র জীবন থেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি অনুপ্রেরণা জোগাতে হবে। এ আর্টিকেল ছাত্র জীবনে অনেক কাজে দিবে।প্রত্যেকটি ছাত্রছাত্রীদের উচিত আর্টিকেলটি পড়ে জ্ঞান অর্জন করা। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  136. আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ, ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটা কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। এক কথায় বলতে গেলে উদ্যোক্তা হওয়া একটি স্বাধীন পেশা। এখানে কোন ধরা বাধা নিয়ম নেই নিজের স্বাধীনতা অনুযায়ী নিজের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। একজন মানুষ ২০ বছর ৩০ বছর চাকরি করার পরেও তার ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করতে হয়। কিন্তু একজন উদ্যোক্তা যদি একবার তার পরিকল্পনায় সফল হয় তাহলে তার জীবন বা তার পরের জেনারেশন কখনো চিন্তা করে না, এটাই হলো উদ্যোক্ত হওয়ার সুফল। তাই আমাদের সকলেরই উচিত চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়া। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে লেখক আমাদেরকে উদ্যোক্ত হওয়ায় অনুপ্রাণিত করেছেন।

    Reply
  137. যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন তাকেই উদ্যোক্তা বলে। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় পেশার মধ্যে এটি অন্যতম একটি পেশা।
    চাকরির পিছনে না দৌড়ে আমাদের উদ্যোক্তা হওয়াটাই বেশি প্রয়োজন। যারা ভাবছেন উদ্যোক্তা হবেন তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  138. বর্তমান সময়ে উদ্যোক্তা হওয়া কতটা জরুরি সেটা হয়তো এই আর্টিকেল না পড়লে বুঝতে পারতাম না। উদ্যোক্তা হওয়ার মাদ্ধমে আপনি নিজের পরিচয় গড়ার পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরী করতে পারবেন।
    এতো সব ভালো দিকের থাকলেও বলতে হয় যে উদ্যোক্তা হওয়াটা বেশ চ্যালেঞ্জিং। এই আর্টিকেলটি পরে উদ্যোক্তা হওয়ার ঝুঁকি গুলো সম্পর্কেও জেনেছি। ধন্যবাদ লেখককে 😊

    Reply
  139. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এই পেশায় বাধা ধরা কোনো নিয়ম নেই এবং এতে নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়।নিজের দক্ষতার মাধ্যমে একজন উত্তম উদ্যোক্তা হওয়া যায়।অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  140. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। নিজের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত কররার জন্য উদ্যোক্তা হওয়ায় উৎসাহিত হতে হবে। উদ্যোক্তা হতে হলে নিরলস সাধনা,অধ্যবসায়,জ্ঞান পিপাসু ও গবেষণায় মনযোগী হতে হবে।তবেই কেবল এক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।

    Reply
  141. বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। এই কনটেন্টি পরে আমার অনেক উপকার হয়েছে ধন্যবাদ।

    Reply
  142. নিজের সৃজনশীলশক্তিকে কাজে লাগিয়ে একজন ভালো উদ্যোক্তা হওয়া যায়।এতে দেশের বেকারত্ব দূরীকরণের পাশাপাশি বিশ্বের জন্যেও কিছু করা যায়।সময়কে চাকরির পেছনে নষ্ট না করে ভালো উদ্যোক্তা হওয়া উচিত।

    Reply
  143. আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) তথ্যমতে, বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি। যা প্রতিবছর বেড়েই চলেছে।
    আমরা যদি চাকরির পিছনে ছুটে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হই। এতে করে যেমন নিজে স্বাবলম্বী হতে পারবো, আরো কিছু মানুষের কর্মসংস্থান হবে এবং দেশের বেকারত্ব কমবে।
    এই কন্টেন্টে লেখক উদ্যোক্তা হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক ও সুবিধা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

    Reply
  144. একজন উদ্যোক্তা হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি নিজস্ব সৃজনশীল শক্তি দ্বারা উদ্ভাবিত কোন একটি কাজে নিজেকে নিয়োজিত করে থাকেন। যদিও এটি একটি স্বাধীন পেশা কিন্তু চাকরির তুলনায় উদ্যোক্তা হওয়ার পরিশ্রম ও ঝুঁকি বেশি থাকে। উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে নিজস্ব বুদ্ধি ও আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে উন্নতির শিখরে পৌঁছানো যায়। স্বাধীনচেতা, সৃজনশীল হওয়া ও সীমাহীন অর্থ উপার্জন ছাড়াও উদ্যোক্তার মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সম্ভব।

    Reply
  145. বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজের যুবকেরা চাকরির পেছনে ছুটছে।কিন্তু কর্মসংস্থান সীমিত থাকার কারণে অনেকেই চাকরি পাওয়ার প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারে না। কিন্তু চাকরির পেছনে না ছুটে যদি এই সময়টা ব্যবহার করে নিজের সৃজনশীলতা কে কাজে লাগিয়ে যদি কিছু করার চেষ্টা করি, বিশ্ব টাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করি তাহলে আর কারো কাছ থেকে বেকার কথাটা শুনতে হয় না আর দেশটাকেও বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার সুযোগ তৈরি হয়। এই রকম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো জানতে হয়। আর এই প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো ই সুন্দরভাবে এখানে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  146. আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করে তবে সবাই সফল হতে পারে না।আপনি কেন উদ‍্যোক্তা হতে চান আর এ বিষয়ে যদি বিস্তর গবেষণা করতে পারেন তাহলেই কেবল একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।এক্ষেত্রে লেখাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ‍্য হতে পারে।

    Reply
  147. মাশাল্লাহ,, অনেক বেকর যুবক এবং অন্যের আওতায় যারা কাজ করতে চাই না তাদের জন্য উপকারী একটা লেখনী। নিজের সতন্ত্র পরিচয় তৈরি করার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প কিছু নেই। বর্তমানে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানোর চেষ্টা করা উচিত। নিজে সৃজনশীলতা ও দক্ষতাকে ব্যবহার করে উদ্যোক্তা হিসাবে সফল হওয়া যাবে এবং বেকারত্ব নিরাসন সম্ভব হবে।
    বর্তমান সময়ের জন্য যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে লেখনির মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য।

    Reply
  148. পড়াশুনা শেষ করে বা অনেকেই এর আগেই চাকুরির পেছনে ছুটে।একজন সফল উদ্যোক্তা শুধু মাত্র নিজের জন্যই না, দেশের বেকারত্ব ঘোচাতেও কাজ করে। বরং তাই নয় তাকে অনুসরণ করে দেশের হাজারো যুবক হয়ে উঠতে পারে উদ্যোক্তা। ধন্যবাদ এই ধরনের প্রবন্ধের জন্য

    Reply
  149. বর্তমানে যেকোন চাকরী পাওয়া খুবই কষ্টকর। তাই চাকরীর পেছনে সময় নষ্ট না করে আমাদের নিজেদের সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। কনটেন্টটিতে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে আমাদের বুঝিয়েছেন কেন এই সময়টাতে আমাদের চাকরির পিছনে না দৌড়িয়ে উদ্যোক্তা হওয়া জরুরি ।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে। আর্টিকেলটি পড়ে উদ্যোক্তা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি।

    Reply
  150. উদ্যোক্তা হওয়া মানে আত্মনির্ভরশীল হওয়া, নতুন আইডিয়া বা প্রক্রিয়া বিকাশ করা, এবং সমস্যা সমাধানে নতুন দিকে চিন্তা করা। উদ্যোক্তা সমাজের উন্নতির প্রধান উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যমের রং আনে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির উপকরণ হিসাবে কাজ করে। উদ্যোক্তা সমাজের সর্বোপরি বিশ্বের নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার অনুকূলে, নতুন বিচারের দিকে উদ্বেগ বাড়াতে এবং অর্থনৈতিক উন্নতির পথে আগাতে সাহায্য করে। লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।

    Reply
  151. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন এবং সৃজনশীল পেশা। ক্যারিয়ার গড়তে শুধুমাত্র চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য চেষ্টা করা উচিত। নিজের মেধা ও দক্ষতাকে সৃজনশীল উপায়ে ব্যাবহার করে নিজের পরিচয় তৈরিতে এর চেয়ে সহজ স্বাধীন পেশা আর নেই। আত্মকর্মসংস্থান তৈরিতে এবং বেকারত্ব দূরীকরণে উদ্যোক্তা হওয়া খুবই জরুরী। উদ্যোক্তা হওয়ার জনয় এটি খুবই উপকারী কনটেন্ট।

    Reply
  152. স্বাধীন পেশা হিসেবে প্রায় সবাই উদ্যোক্তাকে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য বেচে নিয়। কারণ বাংলাদেশে চাকরি মানে সোনার হরিণ,,যা সহজে পাওয়া যায় না,,,উদ্যােক্তা হতে চাইলে আর তো হওয়া যায় না,এর জন্য অদ্যম ইচ্ছাশক্তি, সঠিক গাইড লাইন,,,, উদ্যােক্তা হওয়ার জন্য কন্টেন্টটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  153. বর্তমানে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে, উদ্যোক্তা হয়ে নিজের উন্নয়নের পাশাপাশি, বেকারত্ব হ্রাস করা ও দেশের জন্য ভূমিকা রাখা উচিত। তবে একজন সফল উদ্যোক্তা হতে হলে, আগে জানতে হবে উদ্যোক্তা কি এবং আপনি কেন উদ্যোক্তা হতে চান, যা এই আর্টিকেলটিতে খুবই সুন্দর উপস্থাপনার সাথে পেশ করা হয়েছে। আপনি কেন উদ্যোক্তা হবেন, একান্ত উল্লেখযোগ্য নয়টি বিষয় নিয়ে চমৎকারভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যারা একজন সফল উদ্যোক্তা হতে চান তাদের জন্য খুবই উপকারী একটি আর্টিকেল।

    Reply
  154. বেকারত্বের অন্ধকারাচ্ছন্ন এ সমাজে উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সহজেই বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে পারেন। এর ফলে অনেক শিক্ষিত বেকারদের যেমন কর্মসংস্থানের সুযোগ হতে পারে, তেমনি দেশ ও সমাজের উন্নতিতে ভূমিকা রাখাও সম্ভব। তবে চাকরির তুলনায় উদ্যোক্তা হওয়ায় পরিশ্রম ও ঝুঁকি বেশি থাকে। উদ্যোক্তাদের সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। সফল উদ্যোক্তা হলেন তারাই যারা অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি নিজের দেশ ও বিশ্বকে পরিবর্তন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকেন।
    কনটেন্টটিতে বেকারত্ব দূরীকরণে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রতি অনুপ্রাণিত করা হয়েছে।

    Reply
  155. আপনি যদি দেশ বা পৃথিবীকে কিছু দিতে চান তবে উদ্যোক্তা হওয়াই আপনার জন্য উত্তম পন্থা। এটা একটা স্বাধীন ও সৃজনশীল পেশা। এখানে নিজের সৃজনশীলতা দিয়ে নিজের একটা পরিচয় তৈরি করা যায় । নিজের মেধাকে বিকশিত করার উত্তম মাধ্যম এটা। তাই উদ্যোক্তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের কনটেন্টি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  156. উদ্যোক্তাগণ স্বাধীনভাবে তাদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবনী শক্তি ও নতুন নতুন চিন্তাধারাকে কাজে লাগিয়ে নিজেকে আত্মনির্ভরশীল করার মাধ্যমে নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে পারে।উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে ব্যক্তি নিজে আত্মনিভর্রশীল হওয়ার পাশাপাশি আরও অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বেকারত্ব দূরীকরণের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে সাহায্য করে।তাই দেশ তথা পৃথিবীর জন্য কিছু করার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হওয়াই সবচেয়ে সহজ উপায়। তবে উদ্যোক্তা হতে হলে কিছু বিষয় সম্পর্কে জানা উচিত যা লেখক উক্ত কন্টেন্টের মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে আলোকপাত করেছেন।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট এর মাধ্যমে উদ্যোক্তাগণকে অনুপ্রাণিত করার জন্য।

    Reply
  157. উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই দরকারী ছিল।

    Reply
  158. উদ্যোক্তাদের সাধারণত সৃজনশীল শক্তির অধিকারী হতে হয়। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই দরকারী ছিল। কন্টেন্ট টি পড়ে অনেকেই উপক্রিত হবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  159. মা শা আল্লাহ,অনেক সুন্দর একটি আরটিকেল।উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।এ আর্টিকেলটি পড়ে আমি খুবই ভালোভাবেই বুঝতে পারলাম উদ্যোক্তা কি? এবং কেন আমি উদ্যোক্তা হব? সবকিছু স্টেপ বাই স্টেপ এই আর্টিকেল এ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    Reply
  160. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। একে স্বাধীন পেশা বলার কারণ হচ্ছে যে যার নিজ পছন্দ অনুযায়ী, যখন খুশি তখন, যেখানে ইচ্ছে কাজ করতে পারবে।
    বর্তমান সময়ে মানুষ চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করছে। কারণ বর্তমান সময়ে শিক্ষার হারের চেয়ে চাকরির জায়গা খুবই কম। আর এটি একটি মুক্ত পেশা। বিশেষ করে মহিলাদের উদ্যোক্তা হওয়া উচিত।
    উদ্যোক্তা হতে গেলেও অনেক বিষয়ে জানতে হয়,ঝুঁকি গ্রহণ করতে হয়। তবে সব কিছু ছাপিয়ে চাকরির পেছনে ছোটার চেয়ে উদ্যোক্ত হওয়া উত্তম।

    Reply
  161. উদ্যোক্তা হলো ঐ ব্যক্তি যিনি উদ্যোগ গ্রহন করেন।এটি স্বাধীন পেশা যা দ্বারা নিজের পরিচয় তৈরি করে দেশ ও পৃথিবীকে কিছু দেয়ার সহজ ও সাবলীল পন্থা অনায়াসে তৈরি হয়ে যায়।তাই নিজে সাবলম্বী হওয়ার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হওয়ার দিকে ঝোক দেয়া যায়।

    Reply
  162. ব্যবসায়ী হওয়া আর উদ্যোক্তা হওয়া এক জিনিস নয়। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা, এটি একটি স্বপ্নের পেশা কারন ক্ষেত্রবিশেষে একজন ব্যক্তি তার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য নিজের পছন্দ অনুযায়ী উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন।
    বহু মানুষ উদ্যোক্তা পেশাকে গ্রহণ করে সফল হয়েছে এমনকি অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে। তবে উদ্যোক্তা হতে গেলেও অনেক বিষয়ে জানতে হয় উক্ত কন্টেন্টটে কেন উদ্যোক্তা পেশাটি জরুরি তা বিস্তারিত বলা হয়েছে।

    Reply
  163. উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা । এই পেশায় ধরা বাধা কোন নিয়ম নেই এবং নিজের পরিচয় তৈরি করা যায়। বর্তমান বিশ্বে যে হারে বেকারত্ব বাড়ছে, তা থেকে রেহাই পেতে উদ্যোক্তা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত। তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই দরকারী ছিল। কন্টেন্ট টি পড়ে অনেকেই উপক্রিত হবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  164. উদ্যোক্তা বলতে আমরা সাধারণত বুঝি, যিনি উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকেন। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা।এই পেশায় উদ্যোক্তার জন্ম হয় কঠোর পরিশ্রমে, যার পেছনে থাকে সুদৃঢ় সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও পরিশ্রম।একজন উদ্যোক্তা কিছু সংখ্যক ব্যক্তির কর্মসংস্থান তৈরি করে দিতে পারে।চাকুরি হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অধীনস্থ হয়ে কাজ করতে হয় আর উদ্যোক্তা তার নিজ সুযোগ-সুবিধা অনুসারে কাজ করতে পারে এবং এখানে কোন অন্য কারোর অধীনস্থ হয়ে কাজ করতে হয় না। বর্তমান সময়ে আমাদেরকে চাকরির পিছনে সময় নষ্ট না করে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগানো উচিত।তাই চাকরি ছেড়ে মানুষ উদ্যোক্তা হতে চাইছে।এই ছিল মূলত উদ্যোক্তা বিষয়ক আলোচনা। আশা করি আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এখান থেকে পেয়ে যাবেন। এখানে আলোচিত গুণাবলীগুলো যদি আপনার থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার চেষ্টা করা উচিত উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য।তাই একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন।তাহলে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব নিরসনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা যাবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে উদ্যোক্তাদের অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য। এবং আমি এই কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম ধন্যবাদ লেখককে।এতো সুন্দর করে একটি উদ্যোক্তা উপস্থাপন গ্রহন করার জন্য। ধন্যবাদ লেখককে। ইনশাআল্লাহ এই কনটেন্টটি পড়ে অনেকে উপকৃত হবেন।

    Reply
  165. বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে সবার জন্য পর্যাপ্ত চাকরির ব্যবস্থা একেবারেই নেই।তাই দেশের অনেক অনেক মেধাবী হয়ে আছে বেকার।কিন্তু উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে তারা নিমিষেই তাদের বেকারত্ব কে দূর করতে পারবে বলে আশা করা যায়।সবার মনে রাখা উচিত বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও সফল ব্যাক্তিরা,যেমন- মুকেশ আম্বানি,বিল গেটস,ইলন মাস্ক,মার্ক জাকারবার্গ প্রভৃতি মানুষ জন উদ্যোক্তা হয়েই নিজের সাফল্য অর্জন করেছে।

    চাকরির মানে কারও চাকরামি করা।এখাবে নিজস্ব স্বাধীনতা নেই।বস/মালিকের কথায় উঠতে-বসতে হয়।চাকরি করলে নিজের মেধা-সৃজনশীলতা প্রকাশ অয়ায় না।আর পেলেও বেশিরভাগ সময়ই ক্রেডিট নিয়ে নেয় বস।কিন্তু উদ্যোক্তা হলে নিজের পছন্দ ও ইচ্ছে মতো কাজ করা যায়,নেই কোনো বাধা-নিষেধ।নিজেই সব কিছু উপভোগ করা যায়।আবার উদ্যোক্তা হলে অনেক মানুষকে চাকরির সুযোগ ও দেয়া যায়।নিজের সহ অন্যদেরও বেকারত্ব দূর করে দেশের উপলার করা যায়।আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) ও চাকরির চেয়ে উদ্যোগ/ব্যাবসা কে বেশী প্রাধ্যান্য দিয়েছে।

    তাই আমাদের সকলেরই উদ্যোক্তা হওয়ার ও চেষ্টা থাকা উচিত।কন্টেন্ট টি উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সসত্যিই ইন্সপায়ার করে।

    Reply
  166. উদ্যোক্তা হওয়া একটি স্বাধীন পেশা যা সময় এবং স্বাধীনতা দুটির মধ্যে সমন্বয় করে। এটি নিজের সৃজনশীল শক্তি ব্যবহার করে আত্মসম্মান উজ্জিবিত করার এবং সমাজে দায়িত্বশীলতা অনুভব করার একটি সুযোগ। তথ্যবহুল এই আর্টিকেল্টি খুবই প্রয়োজনীয়। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  167. লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল তৈরি করার জন্য। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি জানতে পেরেছি উদ্যোক্তা কি এবং বর্তমান সময় উদ্যোক্তা হওয়া কেন জরুরি? একজন ভালো উদ্যোক্তা হতে হলে অনেক ধৈর্য ধরে সামনে এগোতে হয়, তা না হলে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকা মুশকিল। যারা উদ্যোক্তা হতে চান তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সময়ে চাকরির জন্য না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সময়কে কাজে লাগালে নিজের পাশাপাশি দেশের বেকারত্ব দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

    Reply

Leave a Comment