সিভি (CV) অর্থাৎ Curriculum Vitae (কারিকুলাম ভিটা), যার ল্যাটিন অর্থ Course of Life. একজন ছাত্র হিসাবে একটি CV (কারিকুলাম ভিটা) তৈরি করা, বিশেষ করে বিষয়বস্তু লেখার ক্ষেত্রে, সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আপনার নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করুন।
সিভিটা কিভাবে লিখতে হয়? কেন লিখতে হয়? কখনই বা লিখতে হয়?একজন স্টুডেন্ট কখন তার সিভি বানাবে? নিচে, আমি সিভিরাইটিং নিয়ে যত ধরনের প্রশ্ন আছে এবং একজন শিক্ষার্থীর জন্য সিভির গুরুত্ব, একটি CV-তে আপনি যে মূল বিভাগগুলি এবং বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন তার রূপরেখা দেব, চলুন শুরু করা যাকঃ
প্রথমেই আপনি জানতে পারবেন ছাত্রজীবনে সিভি তৈরির গুরুত্ব সম্পর্কে
ছাত্রজীবনে সিভি তৈরির গুরুত্ব
একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে আপনাকে আলাদা হতে সাহায্য করতে একটি উল্লেখযোগ্য পার্থক্য করতে পারে।
অনার্স প্রথম বর্ষ থেকেই সিভি লেখা শুরু করা উচিত। যেকোনো চাকরিতে যাওয়ার প্রথম পদক্ষেপ হলো সিভি। এজন্য এটি খুবই ভালোভাবে তৈরি করা দরকার।
প্রতি সেমিস্টারের পরে সিভি এডিট করার চেষ্টা করতে হবে। এজন্য ছাত্র জীবনের শুরুতে সিভি লিখলে এটা রিমাইন্ডার হিসেবে কাজ করে। প্রত্যেক সেমিস্টারের পর সিভিতে নতুন পয়েন্ট যোগ করুন।নতুন দক্ষতা যোগ করুন।
প্রত্যেক সেমিস্টার পরে একবার করে সিভি এডিট করলে ফাইনালি সিভিতে কোন মিসটেক বা ভুল থাকবে না। পড়াশোনা শেষে আপনার সিভি যখন কোথাও জমা দিবেন তখন সিভিটি হবে নির্ভুল এবং পরিপূর্ণ।
সিভি বানাতে যেসব তথ্য দিতে হবে
১. যোগাযোগের তথ্য
আপনার পুরো নাম, ফোন নম্বর, পেশাদার ইমেল ঠিকানা এবং লিঙ্কডইন প্রোফাইল (যদি প্রযোজ্য হয়) অন্তর্ভুক্ত করুন। নিশ্চিত করুন যে আপনার যোগাযোগের তথ্য সহজেই প্রবেশযোগ্য।
২. উদ্দেশ্য বা সারাংশ
আপনার কর্মজীবনের লক্ষ্য এবং বিষয়বস্তু লেখক হিসাবে আপনি টেবিলে কী নিয়ে এসেছেন তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিখুন। আপনি যে নির্দিষ্ট চাকরি বা ইন্টার্নশিপের জন্য আবেদন করছেন তার জন্য এই বিভাগটিকে সাজান।
বিষয়বস্তু তৈরির জন্য আপনার আবেগ এবং বিষয়বস্তু লেখক হিসাবে আপনার আকাঙ্খা প্রকাশ করুন। নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অবদান রাখতে এবং শ্রোতাদের জড়িত করার জন্য আপনার আগ্রহকে হাইলাইট করুন। উদাহরণ স্বরূপ:
“কন্টেন্ট তৈরির জন্য গভীর আবেগের সাথে একজন উৎসাহী এবং বিশদ-ভিত্তিক ছাত্র হিসাবে, আমি একটি গতিশীল বিষয়বস্তু লেখার ভূমিকায় আমার লেখার দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে কাজে লাগানোর সুযোগ খুঁজছি। আকর্ষণীয় এবং ভাল-গবেষণা সামগ্রীতে অবদান রাখতে আগ্রহী, আমি মানিয়ে নেওয়ার জন্য নিবেদিত শিল্পের প্রবণতা বিকশিত করতে এবং বিভিন্ন শ্রোতাদের সাথে অনুরণিত আকর্ষক আখ্যান তৈরি করতে।”
৩. শিক্ষা
আপনার শিক্ষাগত পটভূমি তালিকাভুক্ত করুন, আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম, ডিগ্রি অনুসরণ করা, প্রধান, স্নাতকের তারিখ (বা প্রত্যাশিত স্নাতকের তারিখ), এবং যেকোন প্রাসঙ্গিক কোর্সওয়ার্ক বা একাডেমিক অর্জনগুলি সহ।
আপনার শিক্ষাগত পটভূমি তালিকার বাইরে যান। আলোচনা করুন কিভাবে আপনার একাডেমিক অভিজ্ঞতা আপনার লেখার দক্ষতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি গঠন করেছে। উদাহরণ স্বরূপ:
“এবিসি ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করা শুধুমাত্র আমার লেখার এবং সমালোচনামূলক বিশ্লেষণের দক্ষতাকেই পরিমার্জিত করেনি বরং গল্প বলার জন্য আমার মধ্যে গভীর উপলব্ধি জাগিয়েছে। সৃজনশীল লেখালেখিতে আমার পাঠ্যক্রম আমাকে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করার ক্ষমতা দিয়ে সজ্জিত করেছে যা পাঠকদের বিমোহিত করে। যখন ডিজিটাল যোগাযোগে আমার অধ্যয়ন অনলাইন বিষয়বস্তুর ক্রমবর্ধমান ল্যান্ডস্কেপ সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেছে।”
৪. প্রাসঙ্গিক দক্ষতা
বিষয়বস্তু লেখার সাথে সম্পর্কিত মূল দক্ষতাগুলি হাইলাইট করুন, যেমন লেখা এবং সম্পাদনায় দক্ষতা, এসইওর জ্ঞান, বিষয়বস্তু ব্যবস্থাপনা সিস্টেম (সিএমএস) এর সাথে পরিচিতি এবং গ্রাফিক ডিজাইন বা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের মতো অতিরিক্ত দক্ষতা।
৫. লেখার অভিজ্ঞতা
ইন্টার্নশিপ, ফ্রিল্যান্স কাজ, বা স্কুল প্রকাশনার জন্য লেখা সহ আপনার যে কোনও প্রাসঙ্গিক লেখার অভিজ্ঞতার বিশদ বিবরণ দিন। আপনার তৈরি করা সামগ্রীর ধরন, আপনার ভূমিকা এবং আপনি যে কোনো উল্লেখযোগ্য অর্জন বা উন্নতি করেছেন তা উল্লেখ করুন।
আপনার বিষয়বস্তু তৈরির বৈচিত্র্য প্রদর্শন করে, আপনার লেখার অভিজ্ঞতাগুলিকে বিস্তৃত করুন। প্ল্যাটফর্ম এবং আপনার লেখার প্রভাব উল্লেখ করে আপনার কাজের নির্দিষ্ট উদাহরণ দিন। এই ক্ষেত্রে:
“XYZ কোম্পানিতে কন্টেন্ট ইন্টার্ন হিসাবে আমার আগের ভূমিকায়, আমি SEO-অপ্টিমাইজ করা ব্লগ পোস্ট তৈরির মাধ্যমে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক 20% বৃদ্ধি করতে পেরেছিলাম। উপরন্তু, বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদপত্রের জন্য অবদানকারী লেখক হিসাবে আমার ভূমিকা আমাকে একটি পরিসর কভার করার অনুমতি দেয়। ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে স্থানীয় ইভেন্ট পর্যন্ত বিষয়গুলো, আমার লেখার শৈলীকে বিভিন্ন শ্রোতাদের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে সম্মান করে।”
৬. পোর্টফোলিও
আপনার অনলাইন পোর্টফোলিওতে একটি লিঙ্ক অন্তর্ভুক্ত করুন বা আপনার লেখার নমুনা সংযুক্ত করুন। এটি হতে পারে ব্লগ পোস্ট, নিবন্ধ, প্রবন্ধ, বা অন্য কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়বস্তু যা আপনার লেখার শৈলী এবং বহুমুখিতা প্রদর্শন করে।
৭. প্রকল্প এবং অর্জন
বিষয়বস্তু লেখার সাথে সম্পর্কিত যেকোন প্রকল্প, প্রতিযোগিতা, বা অর্জন হাইলাইট করুন। এতে বিজয়ী লেখার প্রতিযোগিতা, সফল বিষয়বস্তু প্রচারাভিযান বা আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করে এমন কোনো উদ্যোগ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
নির্দিষ্ট প্রজেক্ট বা কৃতিত্ব নিয়ে আলোচনা করুন যা প্রভাবশালী বিষয়বস্তু তৈরি করার আপনার ক্ষমতা প্রদর্শন করে। আপনি যদি কোন উদ্যোগের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন তবে লক্ষ্য এবং ফলাফল বর্ণনা করুন। উদাহরণ স্বরূপ:
“একটি সহযোগী বিষয়বস্তু বিপণন প্রকল্পের অংশ হিসাবে, আমি একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারাভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলাম যার ফলে দর্শকদের ব্যস্ততা 30% বৃদ্ধি পেয়েছিল৷ এই অভিজ্ঞতাটি কেবল আমার প্রকল্প পরিচালনার দক্ষতাই বাড়ায়নি বরং লক্ষ্য জনসংখ্যার সাথে অনুরণিত বিষয়বস্তু তৈরি করার ক্ষমতাও দেখায়, অর্থপূর্ণ মিথস্ক্রিয়া চালানো।”
৮. পেশাদার সদস্যপদ বা সার্টিফিকেশন
প্রযোজ্য হলে, প্রাসঙ্গিক পেশাদার প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ উল্লেখ করুন বা বিষয়বস্তু লেখা বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে আপনি প্রাপ্ত সার্টিফিকেশন।
আপনি যদি কোনও প্রাসঙ্গিক সার্টিফিকেশন পেয়ে থাকেন বা শিল্প সমিতির সদস্য হন, তাহলে এই অভিজ্ঞতাগুলি আপনার পেশাদার বিকাশে কীভাবে অবদান রেখেছে তা জোর দিন। এই ক্ষেত্রে:
“কন্টেন্ট ক্রিয়েটর অ্যাসোসিয়েশনের একজন সক্রিয় সদস্য হিসাবে, আমি বিষয়বস্তু লেখার শিল্পে উদীয়মান প্রবণতা সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি অর্জন করেছি। XYZ ইনস্টিটিউট থেকে অ্যাডভান্সড এসইও রাইটিং-এ আমার শংসাপত্রটি ক্ষেত্রের সর্বশেষ সরঞ্জাম এবং কৌশলগুলির সাথে আপডেট থাকার প্রতি আমার প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে। “
এই অতিরিক্ত বিবরণগুলি আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার আরও ব্যাপক এবং ব্যক্তিগতকৃত দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে, যা আপনার সিভিকে বিষয়বস্তু লেখার শিল্পে সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
৯. সফ্টওয়্যার এবং সরঞ্জাম
মাইক্রোসফ্ট অফিস, গুগল স্যুট, কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা গ্রাফিক ডিজাইন সফ্টওয়্যারের মতো আপনি যে কোনও সফ্টওয়্যার বা সরঞ্জামের তালিকা করুন।
আপনি যে নির্দিষ্ট সরঞ্জাম এবং সফ্টওয়্যারগুলিতে দক্ষ সে সম্পর্কে আরও বিশদ প্রদান করুন৷ এই দক্ষতাগুলি কীভাবে বিষয়বস্তু নির্মাতা হিসাবে আপনার কার্যকারিতাতে অবদান রাখে তা হাইলাইট করুন৷ উদাহরণ স্বরূপ:
“WordPress এবং HubSpot-এর মতো বিষয়বস্তু ব্যবস্থাপনা সিস্টেমে পারদর্শী, আমি সফলভাবে ম্যানেজ করা এবং আকর্ষক নিবন্ধ প্রকাশ করেছি, সর্বোত্তম SEO কার্যকারিতা নিশ্চিত করে। উপরন্তু, ক্যানভা-এর মতো গ্রাফিক ডিজাইন টুলগুলির সাথে আমার পরিচিতি আমাকে সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য দৃশ্যত আকর্ষণীয় এবং শেয়ারযোগ্য সামগ্রী তৈরি করতে সক্ষম করে। “
১০. তথ্যসূত্র (ঐচ্ছিক)
আপনি উল্লেখ করতে পারেন যে অনুরোধের ভিত্তিতে রেফারেন্স পাওয়া যায়। আপনি যদি রেফারেন্সগুলি অন্তর্ভুক্ত করেন তবে নিশ্চিত করুন যে আপনি আগে থেকেই ব্যক্তিদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছেন।
আপনি যদি রেফারেন্সগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে চান তবে সংক্ষেপে ব্যক্তিদের সাথে আপনার সম্পর্কের প্রকৃতি এবং কীভাবে তারা আপনার দক্ষতার সাথে কথা বলতে পারে তা উল্লেখ করুন। উদাহরণ স্বরূপ:
“রেফারেন্স অনুরোধের ভিত্তিতে উপলব্ধ। XYZ কোম্পানিতে আমার পূর্ববর্তী সুপারভাইজার ব্র্যান্ডের উদ্দেশ্যগুলির সাথে সারিবদ্ধ উচ্চ-মানের সামগ্রী তৈরিতে আমার উৎসর্গের প্রমাণ দিতে পারেন, এবং আমার একাডেমিক উপদেষ্টা আমার একাডেমিক সাফল্য এবং ক্রমাগত শেখার প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে কথা বলতে পারেন।”
৬টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- সর্বাধিক প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার উপর জোর দিয়ে প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য আপনার সিভি তৈরি করুন।
- কর্ম ক্রিয়া ব্যবহার করুন এবং সম্ভব হলে আপনার কৃতিত্ব পরিমাপ করুন।
- বিন্যাস পরিষ্কার, সামঞ্জস্যপূর্ণ, এবং সহজে পড়া রাখুন।
- আপনার লেখার নমুনাগুলির একটি বিস্তৃত পরিসর প্রদর্শন করতে একটি অনলাইন পোর্টফোলিও বা ব্যক্তিগত ব্লগ তৈরি করার কথা বিবেচনা করুন। আপনার সিভিতে লিঙ্কটি অন্তর্ভুক্ত করুন।
- আপনি যদি আপনার কাজের জন্য কোনও ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া বা প্রশংসাপত্র পেয়ে থাকেন তবে একটি উৎসর্গীকৃত বিভাগে বা প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতার মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত উদ্ধৃতি সহ বিবেচনা করুন।
- বিস্তৃত এবং সংক্ষিপ্ত হওয়ার মধ্যে একটি ভারসাম্য বজায় রাখতে ভুলবেন না। আপনি অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি বিবরণ আপনার যোগ্যতা হাইলাইট এবং একটি বিষয়বস্তু লেখার ভূমিকার জন্য আপনার উপযুক্ততা প্রদর্শনের উদ্দেশ্য পরিবেশন করা উচিত।
শেষকথা
মনে রাখবেন, আপনার সিভি একটি গতিশীল নথি, এবং আপনার বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় আপনি আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করুন এবং নিয়মিত আপডেট করুন। তাহলে ছাত্রজীবন শেষে আপনার একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আর্টিকেলটি আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। পড়াশোনা চলাকালীন সিভি বানালে এটি আমাদের ক্যারিয়ারের পথে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়। নিজের শিক্ষাগত এবং অভিজ্ঞতা সাবলীলভাবে প্রদর্শন করার সুযোগ থাকে সিভিতে, যেটি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নতির জন্য একটি মৌলিক প্রয়োজনীয়তা।
আপনার নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করা উচিত ।এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।আর্টিকেল টি পড়ে ভালো লাগলো।লেখক কে ধন্যবাদ।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে শুরুতে আমরা জানিই না সিভি কি আর এর গুরুত্ব কোথায়। পূর্বে থেকে ধারণা থাকলে প্রতিযোগিতার মাঠে অনেকটাই এগিয়ে থাকা যায়। লেখকের প্রতি কৃতজ্ঞতা থাকলো সময়োপযোগী এই বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত করার জন্য।
আমাদের জীবনে সিভির তাৎপর্য এবং সিভি তৈরির সকল কলাকৌশল রপ্ত করা বিষয়ে আর্টিকেল টি পড়ে দারুণ উপকৃত হওয়া যাবে৷ সেই সাথে নিজের জন্য স্ট্যান্ডার্ড সিভি তৈরি করে চাকুরী ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা যাবে। ধন্যবাদ এমন বিষয় এ লেখার জন্য।
সিভির সাথে চাকরির একটা সম্পর্ক রয়েছে। একটা উত্তম সিভি পারে একটি ভাল চাকরির ব্যবস্থা করতে। সিভির মাধ্যমে একজন মানুষের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ইত্যাদি ফুটে ওঠে। এই লেখার মাধ্যমে সিভির অন্যান্য গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা জানতে পারব।
ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরীর গুরুত্ব অপরিসীম।স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরী শুরু করলে এবং শিক্ষানবিশ অবস্থায প্রতিবছর তা আপডেট করে গেলে পরবর্তীতে খুব সুন্দর ও নির্ভুল সিভি হিসেবে পরিলক্ষিত হয়।তাছাড়া নিজস্ব বেসিক স্কিলগুলোও সিভিতে যুক্ত হতে থাকে এবং চাকুরী বা কর্মক্ষেত্রে সুন্দর ও পরিমার্জিত সিভি হিসেবে উপস্থাপন করা যায়।
এই কনটেন্ট টা আমার জন্য খুবই উপকার হয়েছে। কারন এই লেখা থেকে কিভাবে সিভি বানাতে হয় সেই ধারণা আমি পেয়েছে। তার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ জানাই। সিভি একটি গতিশীল নথি। ভালো কোন চাকরীর জন্য এই সিভি সবার আগে প্রয়োজন হয়। তাই আমাদের উচিত ছাএজীবনে শুরু থেকে সিভি টা নির্ভুল ভাবে তৈরি করা। যাতে পড়াশোনা শেষে সিভিতে কোন ভুল না থাকে।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আর্টিকেলটি আমার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। পড়াশোনা চলাকালীন সিভি বানালে এটি আমাদের ক্যারিয়ারের জন্য উপকারী হবে। এই লেখা টি পড়ে আমি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পেরেছি। লেখক কে ধন্যবাদ, এমন প্রয়োজনীয় আর্টিকেল লেখার জন্য।
নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরি অভ্যাস গড়ে তুলা প্রত্যেকেই উচিত।তাহলে ছাত্রজীবন শেষে আপনার একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।
একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেকে আলাদা ভাবে উপস্থাপনে সাহায্য করে।ছাএঅবস্থায় সিভি প্রস্তুত করা হলে চাকরির চাহিদা অনুযায়ী নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করা সম্ভব।তাই ছাএজীবনে সবার উচিত নিজের আকাংখার সাথে মিল রেখে সিভি প্রস্তুত ও নিজেকে বিভিন্ন বিষয়ে যোগ্য করে গড়ে তোলা।
এই কন্টেন্টটি ছাত্র জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই প্রতেকের উচিত ছাত্রজীবনে সিভি তৈরিতে আগ্রহী হওয়া।
।স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরী শুরু করলে এবং শিক্ষানবিশ অবস্থায প্রতিবছর তা আপডেট করে গেলে পরবর্তীতে খুব সুন্দর ও নির্ভুল সিভি হিসেবে পরিলক্ষিত হয়।তাছাড়া নিজস্ব বেসিক স্কিলগুলোও সিভিতে যুক্ত হতে থাকে এবং চাকুরী বা কর্মক্ষেত্রে সুন্দর ও পরিমার্জিত সিভি হিসেবে উপস্থাপন করা যায়।ধন্যবাদ
এই প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করুন এবং নিয়মিত আপডেট করুন।
একজন ছাত্র বা ছাত্রী সিভি তৈরি করে তারা নিজের লক্ষ্য এবং লক্ষিত ক্যারিয়ার উন্নতি পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। সিভি তৈরি করা তাদেরকে তাদের মূল্যবান দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, এবং উদ্যোগের সঠিক প্রদর্শন করতে সাহায্য করে এবং তাদের পোটেনশিয়াল প্রকাশ করে। এটি যেসব ক্ষেত্রে ছাত্রদের একটি সুযোগ দেয় যারা নিজেদের ক্যারিয়ার নির্মাণে নিজেদের আত্মবিশ্বাস এবং নিজের মূল্যবান দক্ষতা সনাক্ত করতে চান।আমি এক ছাএী হিসেবে কনটেন্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
এই কনটেন্টটি ছাত্রজীবনে খুবই গুরুত্বপূ্র্ণ। আসলে আমাদের ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরি করা উচিত এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা অর্জনের সাথে সাথে তা প্রতিনিয়ত আপডেট করা উচিত। তাহলে ভবিষ্যতে চাকরির ক্ষেত্রে একটি পরিপূর্ণ সিভি উপস্থাপন করা যাবে।
এই আর্টিকেলটি প্রত্যেকটি শিক্ষার্থী দের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এইখান থেকে তারা সিভি তৈরির ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ধারণা পেতে পারবে। পরবর্তীতে কর্মজীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারবে।
একজন ছাত্র হিসাবে সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য ছাত্র অবস্থায় সিভি তৈরি করা জরুরী। এছাড়াও নিজের অভিজ্ঞতা ও আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি এবং নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য। তাহলে ছাত্রজীবন শেষে আপনার একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।
ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি লেখা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা যারা ভুল করেছে তারা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। অনার্স শেষে সিভি লিখতে বসবেন আর দেখবেন তৈরি হলো একটা ফাঁকা সিভি। ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই লিখলে আপনার এই ফাঁকা সিভিকে পূর্ণ করতে হলেও নানা কাজে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছা করবে যা সিভিকে ভারী করবে। কিন্তু অনার্স শেষে সেইটা উপলব্ধি করলেও, সুযোগটা আর থাকে না।
শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটা আর্টিকেল। প্রতিযোগীতার এই যুগে নিজেকে এগিয়ে রাখতে প্রথম থেকেই সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। আর এই পদক্ষেপ এর প্রথমেই হলো একটা সুন্দর সিভি তৈরী।
আশা করছি এমন যুগোপযোগী আর্টিকেল ধারাবাহিক ভাবে পাবো ইনশা আল্লাহ।
একটি ভালো চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি পরিপূর্ণ সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এই সিভিটি বানানো শুরু করতে হবে ছাত্র জীবন থেকেই যথাযথ নিয়ম মেনে।এতে করে সিভির ভুলত্রুটি পরিমার্জন,পরিবর্তন ও সংযোজন করা সহজ হবে এবং সিভিটি হয়ে উঠবে একটি আদর্শ সিভি।এই বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
সিভি হলো একজন মানুষের ব্যক্তিগত নাম ঠিকানা সহ, শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা, কাজের প্রতি আগ্রহ, ও বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিস্তারিত পরিচিতি। ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরি করা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তাহলে ছাত্র জীবন শেষে একটি সুন্দর নির্ভুল তথ্য সমৃদ্ধ সিভি প্রস্তুত হয়ে যায় এবং চাকুরীর বাজারে একটি নির্ভুল তথ্য সমৃদ্ধ সিভির গুরুত্ব ব্যাপক। একটি সুন্দর সিভি তৈরি করার সঠিক নিয়ম সবাইকে জানতে হবে এজন্য এই আর্টিকেলটা সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়।
সিভি হলো একজন ছাত্রের যোগ্যতা প্রমাণের দলিল। ছাত্র জীবনের শুরু থেকে সিভি লেখার গুরুত্ব অপরিসীম। কেননা ছাত্র জীবনের শুরু থেকে সিভি লেখা শুরু করলে ছাত্র জীবনের শেষ একটি কমপ্লিট ও নির্ভুল একটি নথি পাওয়া সম্ভব। এই আর্টিকেলটি আমাদের ছাত্র জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে যিনি এই আর্টিকেলটি লিখেছেন।
ছাত্র অবস্থায় সিভি বানানো ক্যারিয়ার উন্নতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ছাত্র অবস্থায় সিভির সঠিক গুরুত্ব দেয়া উচিত। এটি শিক্ষার অভিজ্ঞতা, কৌশল, দক্ষতা, এবং সাহায্যকারী কোর্সের তথ্য সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে সর্বোত্তম ধারনা প্রদান করে একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে। এবং সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য এটি একটি প্রথম ধাপ হিসেবে কাজ করে। সিভি বানানোর সঠিক পদ্ধতি এবং ফরম্যাট অধ্যয়ন করে আমরা নিজেকে আরও সম্মানজনক এবং প্রফেশনাল করতে পারি। লেখক আমাদের বুঝাতে চেয়েছে যে, সিভি সবসময় আপডেট রাখা,এবং উল্লেখ করা যে আমি অই সপ্নের চাকরি জন্য আগ্রহী।তার সাথে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতা সম্পর্কে সঠিকভাবে তুলে ধরতে হবে। আমি এই কন্টেন্টি পড়ে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পেরেছি,লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা আর্টিকেল আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
CV একটি গতিশীল নথি। চাকরির জন্য এর গুরুত্ব অপরিসীম। ছাত্রজীবনের শুরু থেকে cv তৈরি করা শুরু করলে পরবর্তীতে আপডেট করতে সুবিধা হয়।নিজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা গুলো যতো সুন্দর ও আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করা যায় চাকরির ক্ষেত্রে ততো সুযোগ বেড়ে যায়।
কর্মজীবনে চাকরির রাস্তা সুগম করতে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করতে শুরু করা অপরিহার্য যা এই আর্টিকেলটি পরার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী সহজেই অনুধাবন করতে পারবে।
সিভি লেখা ছাত্র জীবনে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কার্য যা অনেক প্রাসঙ্গিক এবং প্রয়োজনীয় একটি দক্ষতা। এটি নিজের শিক্ষাগত ও পেশাগত পরিকল্পনা ও লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে এবং নিজের সুযোগ এবং স্বপ্নের ক্ষেত্রে আগ্রহ প্রদর্শন করে। এটি সমস্যা সমাধান, পরিচ্ছন্নতা ও সম্মানযোগ্য প্রেরণা বিকাশে সাহায্য করে। সিভি লেখার প্রক্রিয়া আপনাকে নিজের প্রত্যাশিত উদ্যোগ এবং লক্ষ্যের দিকে পরিচিত করে এবং আপনার পরিকল্পনা এবং লক্ষ্যের পথে আপনাকে নিতে সাহায্য করে। সিভি লেখার প্রস্তুতি ও প্রশ্নসমূহের উত্তর প্রস্তুতিতে আপনি নিজের মূল্যায়ন এবং পরিকল্পনা সহায়ক করে তুলে ধরে এবং আপনার পরিমাণসমূহ এবং গুণাগুণ ব্যক্ত করে তুলে ধরে।
উপরোক্ত আর্টিকেলটি পড়ে বুঝা যায় একজন ছাত্র জীবনে সিভি তৈরির অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে।
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর আর্টিকেল লেখার জন্য।
সিভি ছাত্র জীবন ও চাকরি জীবন উভয়ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে আমাদের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তাই আমাদের ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরি করা উচিত এবং প্রতি বছর সেটি আপডেট করা উচিত। আর্টিকেলটি পড়ে আমি আসলেই অনেক উপকৃত হয়েছি তাই লেখক কে ধন্যবাদ।
ছাত্রজীবনের শুরুর দিকে সিভির গুরুত্ব টা আমরা ঠিক বুঝতে পারিনা। শেষের দিকে এসে তাই বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বেশ, সিভি কিভাবে তৈরি করে এটাই জানি না।
এটি কর্মজীবনে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আমাদের উচিত শুরু ছাত্রজীবনের শুরু থেকে সিভি তৈরি করা এবং তা সময়ের সাথে সাথে আপডেট করা।
এই আর্টিকেলটি পড়া সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । উক্ত আর্টিকেলটি আপনাকে সিভি কতটা প্রয়োজনীয় তা জানতে সাহায্য করবে।
প্রফেশনালি আমার কখনো সিভি বানানো হয়নি। উক্ত লিখাটি আমার জন্য খুবই উপকারী সমাধান হয়েছে। একটি গোছানো সিভি একজন মানুষের ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটায়। উপরিউক্ত নির্দেশনা অনুসারে আমরা যদি নিজেদের সিভি তৈরি করতে পারি অবশ্যই তা পরিপাটি হবে। ধন্যবাদ সুন্দর উপস্থাপনের জন্য।
প্রতিযোগিতার মাঠে অনেকটাই এগিয়ে থাকা যায় ,যদি একটি ভাল সিভি রেডি থাকে । নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করা উচিত ।পড়াশোনা চলাকালীন সিভি বানালে এটি ক্যারিয়ারের পথে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়। আর্টিকেল টি পড়ে ভালো লাগলো।লেখকের জন্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
প্রথমে লেখককে ধন্যবাদ জানায় এমন আর্টিকেল পোস্ট করার জন্য। আমাদের ছাত্র জীবন থেকে cv বানানো উচিত। আমি কখনো ভাবি নাই যে আমি আমার জন্য cv বানাতে পারবো। একটি প্রয়োজনীয় জিনিস। যা যেকোনো সময় লাগতে পারে। যেকোনো কাজের জন্য। ধন্যবাদ
একটি পরিপূর্ণ সিভি একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব প্রকাশের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। একজন মানুষের যোগ্যতা প্রমাণের দলিল হলো সিভি। তাই ছাত্র জীবনের শুরুতেই একটি নির্ভুল ও প্রাঞ্জল সিভি তৈরি করা আবশ্যক। কনটেন্ট টি পড়ে খুব উপকার হলো। সিভি তৈরির গুরুত্ব টা বহুগুণ বেড়ে গেল।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে কন্টেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।
এই কনটেন্টি থেকে সুন্দর ভাবে সিভি তৈরির ধারণা পাওয়া গেল। উজ্জল কেরিয়ার তৈরিতে সিভি একটি প্রাসঙ্গিক উপাদান। প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করে একটি সুন্দর সিভি তৈরির জন্য ছাত্র জীবন থেকে ধারনা নেওয়া উচিত।
একজন স্টুডেন্ট হিসেবে এই আর্টিকেল টা পড়ে আমি খুবই উপকৃত হলাম। সিভি লেখা শেখাটা সবার জন্য জরুরী।আমরা যখন পড়াশুনা শেষে কোথাও চাকরি করতে যাব বা পড়াশুনার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করতে চাইব তখন সবচেয়ে যেটা বেশি জরুরি সেটা হল সিভি লিখতে জানা।আর এই আর্টিকেল অনুসরন করলে সহজেই একটা সুন্দর সিভি তৈরি করা সম্ভব। আমি পারসোনালি আর্টিকেলটা পড়ে খুবই উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখককে।
সিভি একটি স্টুডেন্ট এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চাকরির ক্ষেত্রে যার সিভি যত সুন্দর থাকে সে তত বেশি প্রায়োরিটি পায়। সিভিটা সুন্দর করে বানাতে হলে আমাদের স্টুডেন্ট লাইফ থেকে প্র্যাকটিস করতে হবে তবেই চাকরির ক্ষেত্রে আমরা একটা পারফেক্ট সিভি জমা দিতে পারব। আমি মনে করি, সব স্টুডেন্টদেরই আর্টিকেলটি পড়া উচিত।
I think this content is very important and meaningful in the current context. It will play a very effective role in creating a professional CV. It will also make a significant contribution to getting jobs in the competitive market. So to create a professional CV it is necessary to create a CV according to the content. A personal thanks to the writer for highlighting such a topic here.
সিভি (CV) অর্থাৎ Curriculum Vitae (কারিকুলাম ভিটা), যার ল্যাটিন অর্থ Course of Life.সিভি একটি গতিশীল নথি, এবং বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় আপনি আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আর্টিকেল টি পড়ে খুবই উপকৃত হলাম। চাকরির ক্ষেত্রে CV অতি অপরিহার্য উপাদান।
সিভি একটি স্টুডেন্টের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন বিষয়। চাকরির জন্য সর্বদা সিভির প্রয়োজন।যার সিভি যত সুন্দর সে তত বেশি এগিয়ে থাকে।সিভিটা সুন্দর করে বানাতে হলে আমাদের অবশ্যই স্টুডেন্ট লাইফ থেকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তবেই জীবনের সফলতায় এগিয়ে থাকবে।
ধন্যবাদ জানায় লেখক কে এত সুন্দর আর্টিকেল লেখার জন্য।
একজন ছাত্র বা ছাত্রীর জীবনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।সিভির মাধ্যমে আমরা যেকোন ব্যক্তি সম্পর্কে জানতে পারি।আপনার সিভি লেখার ক্ষেত্রে, সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে।অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা প্রয়োজন।ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করুন এবং নিয়মিত আপডেট করুন। এতে করে প্রতিবছর আপনি নিজেকে কতটা এগিয়ে নিয়েছেন তা বুঝতে পারবেন। তাহলে ছাত্রজীবন শেষে আপনার একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।যা প্রতিটি স্টুডেন্ট এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল লেখার জন্য।
CV অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আমাদের জব থেকে শুরু করে যে কোনো জায়াগায় এপ্লাই করার জন্য। তাই এটিকে যত এফিক্টিভ ভাবে সাজানো যায় ততই বেটার, এটির উপর আপনার কাজ পাওয়া না পাওয়ার ৮০% নির্ভর করে আর বাকি ২০% অন্যান্য জিনিস। লেখককে এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নিজের যোগ্যতা দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হচ্ছে CV।প্রত্যেকের উচিত ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরি শুরু করা এবং অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা।আর এই সিভি তৈরির নির্ভুল প্রক্রিয়াটা তুলে ধরার জন্য লেখককে জানাই অনেক ধন্যবাদ।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি মনে করি প্রত্যেকের ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই একটি সিভি থাকা প্রয়োজন, সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে যেন আপডেট করা যায়। এই আর্টিকেল টি পড়ে আমি জানতে পেরেছি কিভাবে সুন্দর করে সিভি তৈরি করা যায় ও সিভি তৈরির গুরুত্ব ও তাৎপর্য ।
বর্তমানে প্রতিযোগিতার যুগে চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকতে হলে একটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় সিভি থাকা অত্যন্ত জরুরী।
ছাত্রজীবনে সিভির গুরুত্ব জানতে হলে এই আর্টিকেল টি সবার পড়া উচিত।
ছাত্র জীবন শেষে কর্মজীবনের জন্য একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল CV প্রস্তুত থাকা খুবই প্রয়োজন।আর্টিকেলটি পড়ে আমি নির্ভুলভাবে সিভি তৈরি করা এবং এটিকে নিয়মিত আপডেট করা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। সিভি তৈরির এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
আমার ইতোপূর্বে জানাই ছিল না যে ছাত্র জীবনে পড়া অবস্থায় সিভির প্রয়োজনীয়তা আছে বলে।তবে এই আর্টিকেল থেকে জেনে উপকৃত হলাম। ছাত্র জীবনে নিজের একাডেমিক ভালো ফলাফল, এবং বেশ কিছু যোগ্যতা অর্জন করে নিজের সিভি ভারি করার কিছুটা তৎপরতা কাজ করবে।
বর্তমান চাকরির বাজারে চাকরি পাওটা সোনার হরিণ থেকে কম নয় তাই চাকরির বাজারে নিজের যোগ্যতায় এগিয়ে থাকতে একটি পরিপূর্ণ যোগ্যতাসম্পূর্ন সিভির বিকল্প নেই।
ধন্যবাদ লেখক কে এমন সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপন করার জন্য। ছাত্র জীবনে সিভি তৈরির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি শিক্ষার্থীদের তাদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার একটি ব্যাপক ওভারভিউ প্রদান করে। তাদের একাডেমিক এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত অর্জনগুলিকে সংগঠিত করতে সাহায্য করে। ছাত্র জীবনে সুন্দর করে তৈরি করা একটি সিভি তাদের ভবিষ্যতের পেশাগত সাফল্যের জন্য অমূল্য সরঞ্জাম। সকল ছাত্র ছাত্রীদের আর্টিকেলটি পড়া উচিত।
শিক্ষার্থীদের কখনোই লেখাপড়া শেষ হলে চাকরি করবো এরকম ভেবে বসে থাকা উচিত না। বরং শিক্ষাঅবস্থায়ই খন্ড চাকুরি করে নিজের অভিজ্ঞতা অর্জন শুরু করা উচিত।সেজন্য অবশ্যই শুরুতেই একটি পারফেক্ট সিভি থাকা জরুরি । এই আর্টিকেলটি একজন শিক্ষার্থীর জন্য অত্যন্ত দরকারি। সঠিক দিকনির্দেশনা পেতে সহায়ক হবে ইনশা আল্লাহ।
একজন স্টুডেন্ট এর জন্য এই আর্টিকেল টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চাকরির ক্ষেত্রে যার সিভি যত সুন্দর তাকে তত বেশি প্রায়োরিটি দেয়া হয়।সিভি একটি গতিশীল নথি, যা আপনার বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় আপনি আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করলে এবং নিয়মিত আপডেট করলে হয়তো ছাত্রজীবন শেষে আপনার একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে যা চাকরির বাজারে নিজের যোগ্যতায় এগিয়ে থাকতে একটি সিভির বিকল্প নেই। সিভি তৈরির এই নির্ভুল প্রক্রিয়াটা তুলে ধরার জন্য লেখককে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
প্রতিটা শিক্ষার্থীর উচিত তার ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরী শুরু করা এবং নিয়মিত সিভি আপডেট করা। তাহলে পরবর্তীতে ছাত্রজীবন শেষে একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে। বর্তমানে চাকরির বাজারে একটি ভালো সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। লেখককে অনেক ধন্যবাদ জানাই এরকম একটি সময়োপযোগী আর্টিকেল তুলে ধরার জন্য।
সিভি (CV) অর্থাৎ Curriculum Vitae (কারিকুলাম ভিটা), যার ল্যাটিন অর্থ Course of Life. নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করতে হবে।সিভি একটি গতিশীল নথি, এবং বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।এটা চাকরির বাজারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক। এটা আটির্কেলটি পড়ে cv সম্পর্কে ধারনা পেয়েছি। ধন্যবাদ লেখক কে।
লেখকে আন্তরিক ধন্যবাদ একটি গুরত্বপূর্ণ আর্টিকালে লিখার জন্য। আসলে অনেক শিক্ষার্থী জানে না ছাত্র জীবনের শুরুতে সিভি তৈরি করতে হয়।ছাত্র অবস্থায় সিভি তৈরী শুরু করে তা প্রতিবছর নতুন অভিজ্ঞতা সংযোজনের মাধ্যমে আপডেট করে পরিবর্তন করলে কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।
চাকরি পেতে গেলে অবশ্যই সিভি লাগবে। এজন্য ছাত্র জীবন থেকেই সিভি লেখা শিখা জরুরী। কি ধরনের চাকরি আপনি করতে চান এবং আপনার দক্ষতা কি সেটা সিভিতে সুন্দরভাবে প্রেজেন্ট করতে পারা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে এগিয়ে রাখে। সিভি একটা গতিশীল নথি। নিজের যোগ্যতা যত বাড়তে থাকবে একই সাথে সিভিও আপডেট করতে থাকতে হবে। এভাবে পড়ালেখা শেষ হওয়ার সাথে সাথেই একটা নির্ভুল সিভি রেডি থাকে তাহলে সেটা একজন চাকুরী প্রার্থীকে অন্যদের থেকে চাকরি পাবার ক্ষেত্রে অনেকটা এগিয়ে রাখে। আমার জন্য আর্টিকেলটি অনেক উপকারী। ধন্যবাদ এত তথ্যবহুল একটা আর্টিকেল লেখার জন্য।
ছাত্র জীবন থেকে সিভি লেখার অভ্যাস করাটা কতটা প্রয়োজন সেটা এই আর্টিকেলটি পড়েই বোঝা যায়। আমরা অনেকে তো জানিও না ছাত্র জীবন থেকে সিভি লিখতে হয়। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে জীবনের প্রতি মুহূর্তে যে জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা অর্জন হবে তা সাথে সাথেই সিভিতে আপডেট করতে হবে। সিভি আপডেটের মাধ্যমে আমরা এটাও বুঝতে পারবো আমরা কতটুকু কি অর্জন করতে পেরেছি। আর পড়ালেখা শেষে একটি পরিপূর্ণ নির্ভুল সিভি রেডি পাবো।
ছাত্র জীবন যে কোনো জিনিস তৈরির গুরুত্বপূর্ণ সময়। ছাত্র হিসাবে একটি CV তৈরি করা, বিশেষ করে বিষয়বস্তু লেখার ক্ষেত্রে, সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সময়ের সাথে সাথে সিভি কে আপডেট করা উচিত। ছাত্র জীবন থেকে এটি শুরু করলে পরবর্তীতে আর কোনো চিন্তা করতে হয় না। এই ধরনের একটি আর্টিকেল পড়ে অনেক ছাত্রই সচেতন হবে।
অতীতে কর্মস্থলে কী করেছেন, কেন করেছেন, কীভাবে করেছেন এবং তা প্রতিষ্ঠানের জন্য কতটা ফলপ্রসূ ছিল তা লিখতে হবে সিভিতে,এজন্য স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি বানাতে হবে। একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে আপনাকে আলাদা হতে সাহায্য করবে।
একটি সিভি (কারিকুলাম ভিটা) একজন শিক্ষার্থীর জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি তাদের একাডেমিক অর্জন, দক্ষতা, পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ এবং অভিজ্ঞতা প্রদর্শন করে। এটি তাদের ইন্টার্নশিপ, স্কলারশিপ, পার্ট-টাইম চাকরি বা আরও শিক্ষার জন্য আবেদনে আলাদা হতে সাহায্য করে। একটি সুসজ্জিত সিভি একজন শিক্ষার্থীর সম্ভাবনা, উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং ভবিষ্যতের সুযোগের জন্য প্রস্তুতি প্রদর্শন করতে পারে। তাই ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরী করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই কন্টেন্ট থেকে সহজেই তা পরিলক্ষিত হয়।
সিভির সাথে আমাদের একটা সম্পর্ক রয়েছে। চাকরি থেকে শুরু করে বিয়ে বর্তমান সময়ে সিভি প্রয়োজন হয় ,সিভির মাধ্যমে একজন মানুষের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ইত্যাদি ফুটে ওঠে। আমি মনেকরি নিজের জন্য একটি সুন্দর সিভি বানাতে এই আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।
ছাত্রজীবনে কেনো এবং কিভাবে সিভি তৈরি করবো তা সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে এই কনটেন্টটিতে।অনুচ্ছেদটি আমার এবং প্রত্যেক ছাত্রের জন্য খুবই উপকারী।সিভি গতিশীল নথি।সিভি আপডেট করার মাধ্যমে আমাদের জীবনের অর্জনগুলো সম্পর্কে জানতে পারবো।ছাত্রজীবনে সিভি তৈরি শুরু করলে আপডেট করার মাধ্যমে একটি পরিপূর্ণ নির্ভুল সিভি পাবো।যা আমাদের ক্যারিয়ার শুরুর জীবনে গরুত্বপূর্ণ অর্থ বহন করে।
সিভি একটি গতিশীল নথি। বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য। ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা এবং নিয়মিত আপডেট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কাজটি চলমান রাখতে পারলে ছাত্রজীবন শেষে একটি পূর্নাঙ্গ সিভি তৈরি করা সম্ভব যা দিয়ে পরবর্তী জীবনে নিজেকে স্মার্ট হিসেবে প্রেজেন্ট করা যায়।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ, এতো সুন্দর করে সি ভি তৈরি এবং সি ভি তৈরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর জন্য।
এই প্রতিযোগিতা মূলক চাকরির বাজারে একটা পরিপূর্ণ সি ভি থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা ছাত্রজীবন থেকেই বুঝতে হবে।
সাথে লেখক বুঝিয়ে দিয়েছেন পরিপূর্ণ সি ভি কেমন হয়।
আর্টিকেল টি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।
আরোএকবার লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ছাত্র জীবনের শুরুতেই একটি নির্ভুল সিভি তৈরি করা আবশ্যক।একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম।একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি মনে করি প্রত্যেকের ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই একটি সিভি থাকা প্রয়োজন, সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে যেন আপডেট করা যায়। ধন্যবাদ লেখককে।
ষ্টুডেন্ট অবস্থায় প্রত্যেকের ই CV কিভাবে তৈরি করতে হবে তা শেখা উচিত।এর ফলে সম্ভাব্য যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য নিয়োগ কর্তাদের কাছে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নির্ভুলভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম হবে।CV হলো একজন মানুষের পরিচিতি, শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা ও কাজের প্রতি আগ্রহ বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিস্তারিত বিবরণ।এই কন্টেন্ট টি লেখক খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন যা একজন ছাত্রের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে
এই আর্টিক্যালটি পড়ে সিভি তৈরি করার নির্দিষ্ট একটি দিকনির্দেশনা বুঝতে পারলাম।
ছাএজীবনে সিভি তৈরি করলে কর্মজীবনে একধাপ এগিয়ে থাকার প্রস্তুতি নেয়া যায়।
সিভি একটি গতিশীল নথি।
সিভি নিয়মিত আপডেট করা প্রয়োজন।
কর্মস্থলে নিজের দক্ষতা,অভিজ্ঞতা এবং সফলতার প্রতিচ্ছবি হিসেবে সিভি তৈরি করা প্রয়োজন।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়োপযোগী বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
একজন শিক্ষার্থীর জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
একজন ছাত্রের জন্য একটি সিভি তৈরি করা তার সম্ভাব্য নিয়োগকর্তার কাছে তার যোগ্যতা দক্ষতা অভিজ্ঞতা প্রদর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি নিয়মিত আপডেট এর মধ্যেও রাখা লাগে। ছাত্র জীবন থেকে একটি সিভি তৈরি করলে ক্রমাগত তা আপডেট করার মাধ্যমে একজন ছাত্র তার ছাত্র জীবন শেষে একটি সম্পূর্ণ ও গোছানো নির্ভুল সিভি পেতে পারে।
একটা সিভির গুরুত্ব যে কতক্ষানি তা বুঝা যায় চাকরি জীবনে প্রবেশ করতে গেলে। তাই সকলের সিভির গুরুত্ব বুঝতে হবে। ছাত্রজীবনে প্রবেশ করে সিভি সাজিয়ে ফেলা উচিত। এই আর্টিকেল টা পড়লে, সিভি কি, সিভির গুরুত্ব কতক্ষানী, কিভাবে ছাত্র জীবন থেকে সুন্দর করে সিভি উপস্থাপন করা যায় তা সুন্দর করে বুঝা যাবে। আমি মনে করি প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীর এবং যারা ভবিষ্যৎতে চাকরি প্রত্যাশি তাদের সবাইকে এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত। এতে করে সবাই উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
একজন শিক্ষার্থীর জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
একজন ছাত্রের জন্য একটি ভালো সিভি তৈরি যোগ্যতা দক্ষতা তার চাকরি জীবনে অভিজ্ঞতা প্রদর্শনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি নিয়মিত আপডেট এর মধ্যেও রাখতে হয়। ছাত্র জীবন থেকে একটি সিভি তৈরি করলে ক্রমাগত তা আপডেট করার মাধ্যমে একজন ছাত্র তার ছাত্র জীবন শেষে একটি সম্পূর্ণ ও গোছানো নির্ভুল সিভি পেতে পারে।
কন্টেন্টিতে ছাত্র জীবন থেকে সিভি তৈরি এবং তার গুরুত্ব সম্পর্কে বোঝানো হয়েছে।
এমন একটি সুন্দর কন্টেন্ট নিয়ে লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা যারা ছাত্র আছি তারা চেষ্টা করব ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরি করা শিখতে তাহলে আমরা ভবিষ্যতে এর ভালো একটি আউটপুট পাব।
একজন ছাত্রের যোগ্যতার আয়না হচ্ছে তার CV, তাই একটি সুসজ্জিত CV তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আর এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সহজ ও সুন্দর ভাবে কি ভাবে করা যায় এই কনটেন্টটে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে বলে একজন ছাত্রের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমি মনে করি প্রত্যেক টা স্টুডেন্ট এর জন্য এ কনটেন্ট টি অত্যন্ত গুরত্বপূর্ন। ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরী করা থাকলে প্রয়োজনের সাথে আপডেট করে নিলে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করতে নিজেকে হালকা লাগে,এমনকি নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায় যা সফলতার প্রথম ও প্রধান মাপকাঠি।এরকম কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি বানানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি আদর্শ সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি স্টুডেন্ট অবস্থায় থেকে সিভি বানানোর প্র্যাকটিস করেন তাহলে চাকরি পাওয়ার সময় আপনি একটি নির্ভরযোগ্য সিভি বানাতে পারবেন যা আপনার চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,
প্রতিটি মানুষের জীবনে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কারণ সিভিতেই একজন মানুষের জীবন-বৃত্তান্ত উল্লেখ করা থাকে। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে একজন মানুষ সিভির গুরুত্ব বা সিভি লেখার ধরন বুঝতে পারবে। ছাত্র জীবন থেকে আমাদের প্রত্যেকেরই সিভি লেখার অভ্যাস করতে হবে, আর এর সুফল হিসেবে দেখা যাবে আমাদের ক্যারিয়ারের সময় আমরা নির্ভুলভাবে সিভিটা তৈরি করতে পারছি। আর্টিকেলটি সকল মানুষের জন্য হেল্প ফুল এবং কার্যকরী।
সিভি (CV) অর্থাৎ Curriculum Vitae (কারিকুলাম ভিটা), যার ল্যাটিন অর্থ Course of Life. একজন ছাত্র হিসাবে একটি CV (কারিকুলাম ভিটা) তৈরি করা, বিশেষ করে বিষয়বস্তু লেখার ক্ষেত্রে, সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে আমাদের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমাদের নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করতে হবে।
আমাদের মনে রাখা উচিৎ , আমাদের সিভি একটি গতিশীল নথি, এবং আমাদের বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় আমরা আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করতে হবে এবং নিয়মিত আপডেট করতে হবে। তাহলে ছাত্রজীবন শেষে আমাদের একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।
আমি এই কনটেন্ট টি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।যা আমার খুব প্রয়োজন ছিলো।আমার অনেক উপকারে আসছে আলহামদুলিল্লাহ।
এমন উপকারী কনটেন্ট আমাদের আরও চাই ইংশাআল্লাহ।
ছাত্রাবস্থায় শুরু তে আমিও সিভি তৈরী নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়ছিলাম। এরপর মোটামোটি ভাবে সিভি তৈরী জানলেও অনেক অনেক খুঁটিনাটি বিষয় জানার বাহিরে ছিল। আলহামদুলিল্লাহ এই আর্টিকেল তা পরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ধারণা পেলাম।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে এই কনটেন্ট টি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্ট টি তে একজন মানুষের জীবনে CV র গুরুত্ব খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। চাকরির বাজারে প্রবেশের সর্বপ্রথম কাজটি হলো CV জমা দেওয়া। CV তে একজন মানুষের সম্পূর্ণ জীবন-বৃত্তান্ত উল্লেখ করা থাকে। আমরা ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই যদি একটি CV বানিয়ে রাখি এবং আমাদের প্রিতিটি যোগ্যতা ও প্রশিক্ষণ শেষে তা আপডেট করি, তাহলে পরিশেষে আমাদরের একটি সম্পূর্ণ নির্ভুল CV তৈরি হবে। যা আমাদের ক্যারিয়ারে অপরিসীম ভূমিকা রাখবে।
এমন একটি সুন্দর কন্টেন্ট নিয়ে লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরী করা থাকলে প্রয়োজনের সাথে আপডেট করে নিলে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করতে সহজ এবং নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়।লেখক কে ধন্যবাদ, এমন প্রয়োজনীয় আর্টিকেল লেখার জন্য।
বর্তমান যুগে চাকরি বা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভালো সিভির উপর নির্ভর করে থাকে। সিভির মাধ্যমে আমাদের দক্ষতা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা প্রদর্শন করা হয়। সময়ের সাথে সাথে সিভি লেখা পরিবর্তন ঘটে।তাই ছাত্র জীবন থেকে সিভি লেখা শুরু করলে ভবিষ্যতে ভালো ও যুগোপযোগী সিভি তৈরি করা সম্ভব। ধন্যবাদ এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম।
CV হচ্ছে একটি গতিশীল নথি।যা একজন ছাত্রের যোগ্যতা প্রমানের দলিল হিসাবে কাজ করে।একটি পরিপূর্ণ CV একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব প্রকাশের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তাই ছাত্র জীবনের শুরুতেই একটি নির্ভূল ও প্রাঞ্জল CV তেরি করা আবশ্যক। ছাত্র জীবন থেকে CV বানানো শুরু করলে CV র ভূল ত্রুটি পরিমার্জন পরিবর্তন ও সংযোজন করা সহজ হবে এবং CV টি হয়ে উঠবে একটি আদর্শ CV। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
মাশাআল্লাহ, খুবই তথ্যবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। সিভি তৈরি নিয়ে আমিও বেশ দুশ্চিন্তায় ছিলাম, আর্টিকেলটি পড়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জেনে উপকৃত হলাম । ধন্যবাদ লেখককে।
প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে বর্তমানে ইউনিক সিভি তৈরি করা একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরি করা হতে পারে নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার প্রথম ধাপ । স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরি চর্চা করলে প্রতিবছর নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা আপডেট করা যায়। পরবর্তীতে সে যখন নিজের চাকরির জন্য একটি সিভি তৈরি করবে তখন সে তাকে আলাদাভাবে প্রদর্শনের সুযোগ পাবে। লেখক এত সুন্দর ভাবে আর্টিকেলটি তৈরি করেছেন যে এর ফলে স্টুডেন্টরা তাদের নিজেদের সিভি বানানোর প্রতি গুরুত্বটা বুঝতে পারবে।
ধন্যবাদ লেখক কে।
সিভি একটি গতিশীল নথি। যা একজন ছাত্রের যোগ্যতা প্রমাণের দলিল হিসাবে কাজ করে।ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরীর গুরুত্ব অপরিসীম।স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরী শুরু করলে এবং শিক্ষানবিশ অবস্থায প্রতিবছর তা আপডেট করে গেলে পরবর্তীতে খুব সুন্দর ও নির্ভুল সিভি হিসেবে পরিলক্ষিত হয়। আলহামদুলিল্লাহ এই আর্টিকেল টি পরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ধারণা পেলাম।ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
CV ব্যাক্তির কর্মজীবনের শুরু করার আগে এক গুরুত্বপর্ণ উপাদান। ব্যাক্তির নিজেস্ব যোগ্যতা, দক্ষতা, ও গুণাবলীতে স্বক্রিয়তা প্রকাশ করার একটি তাৎপর্যপূর্ণ মাধ্যমে।
তাই অনার্স প্রথম বর্ষ থেকেই যে এর চর্চা একটি উত্তম সিভি বাস্তবায়নে সহায়ক এটি আমি এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম। ছাত্রদের জন্য এটি একটি উপকারী কন্টেন্ট বলে আমি মনে করি।
ছাত্র জীবনে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। চাকরি খোঁজা থেকে শুরু করে চাকরি পাওয়া পর্যন্ত একটি পরিপূর্ণ সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে সিভি আপডেট রাখাটা অপরিহার্য।
আলহামদুলিল্লাহ আর্টিকেলটি পড়ে আমি এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি জানতে পারলাম।
সিভি(CV)অর্থাৎ curriculum vita শিক্ষা জীবন শেষে চাকুরি জীবন শুরু করার ১ম ধাপ
বেশির ভাগ সময় আমরা জানি না সিভি কিভাবে তৈরী করতে হয় বা কি কি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হয়, তাই শিক্ষা জীবন থেকে সিভি লেখা শুরু করলে এটা নিয়মিত আপডেট করা যাবে এবং শিক্ষা জীবন শেষে আমাদের হাতে একটি সুন্দর, গুছানো সিভি তৈরি থাকবে। এই আর্টিকেল একটি সময় উপযোগি আর্টিকেল। লেখকে ধন্যবাদ এত সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
নিজের কাজের দক্ষতা ও যোগ্যতার একটি লিখিত রুপরেখা হল একটি সিভি।চাকরির ক্ষেত্রে একটি পরিপূর্ণ, সুন্দর ও আর্কষণীয় সিভি তেরির জন্য ছাত্রজীবন থেকই সিভি তৈরির অভ্যাস করাটা খুব জরুরী।এবং নিয়মিত আপডেট করে একে সময়পোযোগী করে নেয়া যায়।ছাত্র জীবনের শুরু থেকে সিভি তৈরির সমস্ত কিছু একটি কনটেন্টে পেয়ে উপকৃত হলাম।
নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো সিভি (CV) বা Curriculum Vitae.প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর উচিত ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি শুরু করা এবং নিয়মিত আপডেট করা। তাহলে ছাত্রজীবন শেষে একটি কমপ্লিট,সুন্দর ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে। এই আর্টকেলটি পড়ে আমি সিভির গুরুত্ব, একটি সিভির মূল বিভাগগুলি এবং বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি,যা একটি সুন্দর, নির্ভুল সিভি প্রস্তুত করতে আমাকে সাহায্য করবে।
ছাত্রজীবনের শুরু থেকে সিভি তৈরির গুরুত্ব অপরিসীম। সিভি ছাত্রজীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গতিশীল নথি। ছাত্র জীবন থেকে সিভি তৈরি করতে শুরু করলে পরবর্তীতে তা খুব সুন্দর এবং নির্ভুল সিভি হিসাবে পরিলক্ষিত হয়। ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করলে পড়াশোনা শেষ করে তা চাকরির জন্য একটি সুন্দর সিভি তৈরি হয়। উক্ত কনটেন্টি ছাত্র জীবনের সবার জন্য খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। সবার উচিত ছাত্র জীবন থেকে একটি সুন্দর সিভি তৈরি করে পরবর্তীতে চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা।
সিভি বা কারিকুলাম ভিটা সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে দক্ষতা, অভিঙ্গতা ও যোগ্যতা প্রর্দশনের একটি গুরুত্বপুর্ন পদক্ষেপ। প্রত্যেকরই উচিত ছাত্রজীবনে ই সিভি তৈরী করা এবং নিয়োমিত আপডেট করা। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা আর্টিক্যাল উপহার দেওয়ার জন্য।
একটি ভালো চাকরির জন্য প্রয়োজন একটি সময়োপযোগী সিভি। ছাত্র জীবনের প্রথম থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করতে হবে। এবং শিক্ষানবিস অবস্থায় তা প্রতিবছর আপডেট করলে শিক্ষা জীবন শেষে সিভিটি হবে নির্ভুল ও পরিপূর্ণ। সিভির মাধ্যমে একজন মানুষের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ইত্যাদি ফুটে ওঠে। এই লেখার মাধ্যমে সিভির অন্যান্য গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা ধারণা পেয়ে থাকি।
ছাত্র জীবনে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। একটি নির্ভুল সিভি প্রতিযোগিতা মূলক চাকরির বাজারে নিয়োগকারীর মনোযোগ আকৃষ্ট করতে পারে।তাই আমরা ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরী করব এবং নিয়মিত আপডেট করব।
লেখকের প্রতি কৃতজ্ঞতা থাকলো সময়োপযোগী এই বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত করার জন্য।
সিভি একটি গতিশীল নথি।প্রত্যেকের উচিত ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই নিজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিবছর সিভি আপডেট করা যাতে করে ছাত্র জীবনের শেষে নির্ভুল ও কমপ্লিট সিভি তৈরি করা যায়। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে আমাদেরকে সিভি গুরুত্ব বোঝানোর জন্য।
CV একটি পরিবর্তনশীল ডকুমেন্ট। CV শব্দটির পূর্ণরূপ হলো Curriculum Vitae। সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করতে হবে। সিভি একটি পরিবর্তনশীল নথিপত্র হওয়ায় বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় নিজস্ব আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করা উচিৎ এবং সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা অর্জনের দ্বারা নিয়মিত আপডেট করা অত্যাবশ্যক;
তাহলে ছাত্রজীবন শেষে একটি কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পারলাম একজন স্টুডেন্ট জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন নিয়োগ কর্তাদের সামনে নিজের অভিজ্ঞতা দক্ষতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে সিভি।আর সিভি তেরির উপযুক্ত সময় হচ্ছে অনার্স এর প্রথম দিক থেকে তৈরি করা এবং নিয়মিত দক্ষতা অর্জন করে সিভি আপডেট করা।ফলে সিভিটি হয়ে উঠবে সবার থেকে আলাদা। যা নিয়োগ কর্তাদের কাছে আপনার গ্রহনযোগ্যতা বাড়াবে।
আমি অনার্স ৩ য় বর্ষের শিক্ষার্থী সুতারং আমার কাছে এর গুরুত্ব অনেক। ধন্যবাদ লেখককে।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।একজন চাকরির নিয়োগকর্তা হিসেবে এবং নিজের পরিচয় ও যোগ্যতা সম্পর্কে অন্যদেরকে অবহিত করার জন্য সিভির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটির প্রয়োজন পরে চাকরির সন্ধানকালে।সিভি( CV) একটি প্রগতিশীল দলিল।তাই প্রতিনিয়ত এটাকে আধুনিকীকরন করা উচিত।তাছাড়া নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য যেহেতু সিভির গুরুত্ব অনেক তাই ছাত্র জীবন থেকেই এটি তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্ব আরোপ করা উচিত। তাহলেই ছাত্রজীবনের ঠিক শেষ মুহুর্তেই একটি পরিপূর্ণ ও কোয়ালিটিফুল সিভি তৈরি করতে পারবো।
কনটেন্টটি পড়ে আমি অজানা কিছু জানতে পেরে উপকৃত হয়েছি।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।
জীবনে সফল হতে হলে ছাত্র জীবন থেকেই সিভি লেখা খুবই জরুরি।কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে হলে সিভির কোনো বিকল্প নেই। ছাত্র জীবন থেকেই সিভি লিখলে একটি পূর্ণাঙ্গ নির্ভূল সিভি তৈরি সম্ভব।
এই কন্টেন্টে লেখক সিভি লেখার গুরুত্ব এবং প্রক্রিয়া খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। তাই এই কন্টেন্টটি আমাদের জন্য খুবই উপকারী।
বর্তমান বিশ্বে একটি ভালো সিভিই পারে ভালো চাকরি সুযোগ করে দিতে।এজন্য সব ছাত্রছাত্রীদের উচিত তাদের কলেজ লাইফ থেকে সিভি লেখা শুরু করা।তাহলে একসময় তারা নির্ভুল ও সুন্দর করে সিভি লিখতে পারবে।এই আর্টিকেলটি আমার মতো একজন স্টুডেন্টের খুব দরকার।
সিভি হলো একজন ছাত্রের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও যোগ্যতার প্রতিচ্ছবি। সিভি দেখলেই বোঝা যায় সিভির পেছনে থাকা ছাত্রের যোগ্যতা সম্পর্কে। তাই নির্ভুলভাবে সিভি বানানোর জন্য আমাদের ছাত্রজীবন থেকে তৈরি করা শিখতে হবে এবং প্রতিনিয়ত যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আপডেট করতে হবে।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আর্টিকেলটি আমার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কীভাবে cv তৈরি করতে হবে, কেন তৈরি করব ইত্যাদি নানান বিষয় জানা হলো। এর ফলে একসময় তারা নির্ভুল ও সুন্দর করে সিভি লিখতে পারবে।এই কন্টেন্টে লেখক সিভি লেখার গুরুত্ব এবং প্রক্রিয়া খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য এই কনটেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ। ছাত্র জীবন থেকে নিজের বিষয়বস্তু লেখার অভিজ্ঞতা দক্ষতা অর্জন করার সাথে সিভি আপডেট করা থাকলে ছাত্র জীবন শেষে একটি পরিপূর্ণ নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।এই কনটেন্টটি পড়ে আমি নির্ভুল পরিপূর্ণ সিভি এর বিষয়বস্তু সম্পর্কে জেনে অনেক উপকৃত হয়েছি।
ছাত্র জীবনে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম।ছাত্র জীবন থেকে সিভি লেখা শুরু করলে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা, বৃদ্ধি পায়। এই কনটেন্ট দ্বারা আমার খুবই উপকার হলো। কারণ এই কন্টেন্ট থেকে আমি অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছি।
বর্তমান প্রতিযোগীতামুলক বাজারে নিয়োগকর্তার কাছে নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতাকে আকর্ষনীয় করে উপস্থাপনের মূল হাতিয়ার সিভি।তাই অবশ্যই ছাত্রজীবন থেকেই এটি প্রস্তুতের ব্যাপারে নজর দেয়া উচিত।
একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে এবং একটি প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেকে আলাদা ভাবে উপস্থাপনে সাহায্য করে।ছাএঅবস্থায় সিভি প্রস্তুত করা হলে চাকরির চাহিদা অনুযায়ী নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করা সম্ভব।তাই ছাএজীবনে সবার উচিত নিজের আকাংখার সাথে মিল রেখে সিভি প্রস্তুত ও নিজেকে বিভিন্ন বিষয়ে যোগ্য করে গড়ে তোলা। উপরের কন্টেন্টটি আমার জীবনের মোড় গড়িয়ে দিয়েসে I
সিভি আমাদের ক্যারিয়ারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই ছাত্র জীবন থেকে সিভি তৈরির অভ্যাস করা উচিত। এবং প্রতিনিয়ত তা আপডেট করা উচিত। খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমান সময় উপযোগী পোস্ট । একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীদের নিকট চাকরীপ্রার্থী ব্যক্তিকে এই প্রতিযোগীতামূলক চাকরীর বাজারে আলাদা হতে সাহায্য করে । আর তাই ছাত্র জীবন থেকেই সিভি লেখা শুরু করতে হবে এবং তা নিয়মিত আপডেট ও করতে হবে ।
Cv banano j etto dorkari ekta bishoy , eta amk school life e keu kokhno bole nai. Asha kori ei content tah theka onk student benefited hobe and ora janbe kokhn theka ei kaj gulo kora lagbe r kivabe korte hoi. Very effective topic .
সিভি বা Curriculum vitae একটা মানুষের শিক্ষাজীবনের গতিবিধি নির্ধারনে অনেকাংশেই সাহায্য করে।ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শিখলে একজন মানুষ তার ভবিষ্যতের প্রতি দায়িত্বশীল হয় ও নিজেকে প্রতিনিয়ত যুগের সাথে আপডেট করতে পারে। প্রতিবছর তার পড়াশোনার সাথে সাথে যখন সিভি ও আপডেট হয় তখন তার মধ্যে একটা আলাদা উদ্যম কাজ করে।তাই ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি বানানো শেখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই কনটেন্টটি পড়ে একজন ছাত্র খুব সহজেই সিভি কেন ও কিভাবে তৈরি করবে তা খুব সহজেই জানতে পারবে।যা পরবর্তীতে তার জীবনের প্রতিটি পদে কাজে আসবে।
সিভি তৈরি করা সম্পর্কে এটা বুঝায়, আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা যুক্ত করা যেভাবে সম্ভব। ছাত্রজীবনের আগতে এটি শুরু করা উচিত, এবং নির্ভুলভাবে নিয়মিত আপডেট রাখা জরুরি। এই নিবন্ধের মাধ্যমে আমি বুঝতে পেরেছি সিভি তৈরির গুরুত্ব এবং কিভাবে এটি আমার পেশার উন্নতি ও প্রস্তুতির দিকে গাইড করতে পারে। এই প্রবন্ধ সিভির অপূর্ণ সঠিকতা এবং নিয়মিত আপডেট করার গুরুত্ব সম্পর্কে আমাকে বোধ করেছে।
কর্মক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা মূলক বর্তমান সময়ে একটি উন্নত মানের সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা উপস্থাপন করতে, ছাত্র জীবন থেকেই নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সিভি প্রস্তুত করে, সময়ের সাথে সাথে তা আপডেট রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। একটি আদর্শ সিভি তৈরি করতে, আর্টিকেলটি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্যই নিঃসন্দেহে খুবই উপকারী।
অনেকেই জানেই না ছাত্র জীবনে সিভি বানানো কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্ট পড়ে বুঝলাম আসলে স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি বানানো কতটুকু প্রয়োজন। তাই নিজের জন্য একটা ভালো সিভি তৈরি করা, সরকারি/বেসরকারি চাকরির জন্য এটা একটি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে। এরকম একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য, লেখকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সিভি কেনো স্টুডেন্ট অবস্থায় তৈরি করতে হবে সে সম্পর্কে আমরা এখনো অনেক অবগত নয়। কিন্তুু স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরি করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট অবস্থায় নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরা যায়। সিভি এটি নিজের সম্পর্কে তুলে ধরার অন্যতম বাহন। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে কথা গুলো ফুটে তোলার জন্য।
সিভির প্রয়োজনীয়তা কি তা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু ছাত্রজীবনে সিভির গুরুত্ব নিয়ে আর্টিকেলটি বেশ সুন্দরভাবে সাজানো-গোছানো।
ছাত্র জীবনে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম।ছাত্র জীবন থেকেই সিভি লেখার অভ্যাস গড়ে তুললে পরবর্তীতে চাকুরির ক্ষেত্রে এটি নির্ভূল এবং সুন্দর হবে।এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী।যুগোপযোগী বিষয়টি আলোকপাত করার জন্য লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একজন ছাত্রের জন্য সিভি তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা সিভির গুরুত্বপূর্ণ দিক গুলো সম্পর্কে ধারণা পাবো এবং ছাত্র জীবনে এর গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারবো।ধন্যবাদ লেখক কে।
আমরা শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের নিজেদের জন্য উল্লেখিত আর্টিকেলটি খুবই গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
যেহেতু আমরা পড়াশোনা শেষে বিভিন্ন জায়গায় চাকরির জন্য সিবি জমা দিবো, তখন নির্ভুল সিবি জমা দিলে সবার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারবো।
এজন্য আমি মনে করি আপনার আর্টিকেলটা সব শিক্ষার্থীর পড়া উচিত।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেছেন।
ধন্যবাদ।
আমরা শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের নিজেদের জন্য উল্লেখিত আর্টিকেলটি খুবই গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
যেহেতু আমরা পড়াশোনা শেষে বিভিন্ন জায়গায় চাকরির জন্য সিবি জমা দিবো, তখন নির্ভুল সিবি জমা দিলে সবার মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারবো।
এজন্য আমি মনে করি আপনার আর্টিকেলটা সব শিক্ষার্থীর পড়া উচিত এবং ছাত্রজীবন থেকেই নির্ভুলভাবে সিবি লেখার চেষ্টা করা।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেছেন।
ধন্যবাদ।
সিভি বা Curriculum vitae একটা মানুষের শিক্ষাজীবনের গতিবিধি নির্ধারনে অনেকাংশেই সাহায্য করে।এটি শিক্ষার অভিজ্ঞতা, কৌশল, দক্ষতা, এবং সাহায্যকারী কোর্সের তথ্য সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে সর্বোত্তম ধারনা প্রদান করে একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে। এবং সরকারী ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য এটি একটি প্রথম ধাপ হিসেবে কাজ করে। সিভি বানানোর সঠিক পদ্ধতি এবং ফরম্যাট অধ্যয়ন করে আমরা নিজেকে আরও সম্মানজনক এবং প্রফেশনাল করতে পারি।
সিভি হচ্ছে একজন চাকরিপ্রার্থীর প্রথম পরিচিতি। সিভিও অনেকটা তেমন। সিভি দেখে সন্তুষ্ট হলে কেবল নিয়োগকারীরা একজন প্রার্থীকে সাক্ষাৎকারে ডাকেন। অনেক চাকরিপ্রার্থী মনে করেন সিভি লেখা সহজ। হয়তো তাদের ধারণা ঠিক। কিন্তু, সিভিতে আমরা প্রায়ই ৫টি মারাত্মক ভুল করি। এই ভুলগুলো অনেক চাকরিপ্রার্থীকে পিছিয়ে রাখে। সিভি বানানোর সঠিক পদ্ধতি এবং ফরম্যাট অধ্যয়ন করে আমরা নিজেকে আরও সম্মানজনক এবং প্রফেশনাল করতে পারি।
একজন ছাত্র হিসাবে একটি সিভি তৈরি করা অপরিহার্য কারণ এটি সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা, ইন্টার্নশিপ বা একাডেমিক প্রতিষ্ঠানের কাছে আপনার শিক্ষাগত পটভূমি, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কৃতিত্ব প্রদর্শন করে। এটি আপনাকে আলাদা হতে সাহায্য করে এবং সুযোগের জন্য আপনার উপযুক্ততা প্রদর্শন করে, এমনকি আপনার সীমিত কাজের অভিজ্ঞতা থাকলেও। এই আর্টিকেলটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল।
সিভি সম্পর্কে আমরা সকলেই কম বেশি জানি। কিন্ত ছাত্রজীবন থেকেই যে সিভি তৈরি করা দরকার তা অনেকেই জানিনা। স্টুডেন্ট অবস্থায় সিভি তৈরি করা শুরু করলে দেখা যায় সিভিটাকে ভারী করতে নিজে থেকেই অনেক দক্ষতা অর্জন করা হয়ে যায়।যা এই প্রতিযোগীতা মূলক চাকরির বাজারে একজনকে আলাদা ভাবে উপস্থাপন করতে সাহায্য করে।আকাঙ্খার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করলে ছাত্রজীবন শেষে দেখা যাবে একটি মানসম্মত সিভি তৈরি হয়ে গেছে। এই আর্টিকেল এ লেখক ছাত্রজীবন এ সিভি তৈরির গুরুত্ব ও সিভি তৈরির পদ্ধতি খুব সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন যা একজন শিক্ষার্থীর অনেক উপকারে আসবে।
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে একটি সিভির গুরুত্ব কতোটা বলার অপেক্ষা রাখে না।একটি সুসজ্জিত সিভি নিয়োগকারীর মনোযোগ আকর্ষণ করতে এবং ক্লায়েন্টের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। তাই ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরি করা এবং তা নিয়মিত আপডেট করা উচিত।একজন স্টুডেন্ট হিসেবে এই কনটেন্টটি আমার জন্য ভীষণ উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সকলকে অবগত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার উন্নতির জন্য সিভি একটি মৌলিক প্রয়োজনীয়তা। আমরা জানিই না সিভি কি, গুরুত্ব কি, ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই সিভি বানালে এটি আমাদের ক্যারিয়ারের জন্য উপকারী হবে। সিভির মাধ্যমে একজন মানুষের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষা ইত্যাদি ফুটে ওঠে। ভালো কোন চাকরীর জন্য এই সিভি সবার আগে প্রয়োজন হয়।
তাই ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই সিভি তৈরি করা এবং নিয়মিত আপডেট করা। তাহলে ছাত্রজীবনের শেষে একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি প্রস্তুত থাকবে।
লেখক কে ধন্যবাদ সিভির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য।
সিভি (CV) অর্থাৎ যাকে আমরা Curriculum Vitae (কারিকুলাম ভিটা) বলি, এর ল্যাটিন অর্থ Course of Life। নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিষয়বস্তু লেখার ক্ষেত্রে, সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য ছাত্র জীবনে CV তৈরী করা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
মনে রাখতে হবে যে সিভি একটি গতিশীল নথি, তাই ছাত্র জীবন থেকেই নিজের বিষয়বস্তু লেখার যাত্রায় আরও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য যা পরবর্তীতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
একজন ছাত্র হিসাবে একটি CV (কারিকুলাম ভিটা) তৈরি করা, বিশেষ করে বিষয়বস্তু লেখার ক্ষেত্রে, সম্ভাব্য নিয়োগকর্তা বা ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আপনার নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকে সিভি তৈরি করা শুরু করুন।
চাকরি ক্ষেত্রে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ছাত্র জীবন থেকেই প্রতিটা ছাত্রের CV বানানো উচিত।বিভিন্ন অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা অর্জন করার সাথে সাথে এটি নিয়মিত আপডেট করা অপরিহার্য।তাহলে ছাত্রজীবন শেষে সবারই একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি CV প্রস্তুত থাকবে।যা তাকে চাকরি ক্ষেত্রে অনেক সহায়তা করবে। নির্ভুল CV তৈরির ক্ষেত্রে এই পোস্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
ছাত্র জীবন থেকে সিভি তৈরি করা উত্তম।বতমান চাকরি জীবন এ সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এতে নিজের দক্ষতা,অভিজ্ঞতা যোগ্যতা প্রদশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। একজন শিক্ষার্থী হয়ে এই কনটেন্টটি ছিল আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ধন্যবাদ লেখকে এমন একটি কনটেন্ট দেওয়ার জন্য এতে অনেকের উপকার হবে।
সবার জীবনেই চাকরির বাজার একটি প্রতিযোগিতামূলক অধ্যায়। আর এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার একটি মূল অংশ হলো তার/তাদের সিভি। তাই প্রত্যেকেরই উচিত তাদের ছাত্রজীবনে সুন্দর একটি সিভি গঠনে মনোযোগী হওয়া। এতে একদিকে যেমন সময়ের সাথে সাথে তার তৈরি করা সিভি টি আপডেট হবে তেমনি নতুন নতুন কর্মদক্ষতাগুলো যুক্ত হয়ে সেই সিভি-কে করে তুলবে আরো আকর্ষণীয়।
সেই দিক থেকে লেখকের এই আর্টিকেলটি একজন ছাত্রকে তার সিভি তৈরিতে চমৎকার একটি গাইডলাইন হিসেবে ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
একজন শিক্ষার্থী হিসেবে কন্টেন্টটি আমার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।একটি ভালো চাকরির জন্যে একটা ভালো মানের সিভি গুরুত্ব অপরিসীম।তাই সবার উচিত ছাত্র জীবন থেকে ভালো মানের সিভি গঠন এ মনোযোগী হওয়া।কনটেন্টটি আমার জন্যে উপকারী ।ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট তৈরি করার জন্যে।
সিভির প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা সকালেই জানি। কিন্তু ছাত্র জীবন থেকেই সিভি তৈরি করা দরকার সে সম্পর্কে অনেকের অজানা। জীবন চলার শুরু থেকেই অর্জিত অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা নির্দিষ্ট ফ্রেমে আবদ্ধ করে রাখাই সিভি। এটি একটি চলমান নথি। যা ভবিষ্যতে নিয়োগকর্তাদের সামনে নিজের অবস্থন সুন্দর ও সাবলীল ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়।
বিষয়টি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক তাঁর এই লেখনীর মাধ্যমে। ধন্যবাদ লেখককে।
আর্টিকেলটি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ক্যারিয়ার জীবনের লক্ষ্যকে সুদৃঢ় করার জন্য ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। কারণ সম্ভাব্য নিয়োগকর্তাদের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা প্রদর্শনের জন্য সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।তাই নিজের অভিজ্ঞতা এবং আকাঙ্ক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রজীবন থেকেই সিভি তৈরি করা শুরু করলে ও নিয়মিত আপডেট করলে ছাত্রজীবন শেষে একটা কমপ্লিট ও নির্ভুল সিভি পাওয়া যাবে। কনটেন্টটি আমার এবং সকল ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনেক উপকারী। লেখককে সাধুবাদ জানাই এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট টি লিখবার জন্যে।
খুবই সময়োপযোগী লেখা।লেখককে অনেক শুকরিয়া এই তথ্যবহুল আর্টিকেলটির জন্য।
বাহ!খুবই চমৎকার ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। প্রতিটি স্টুডেন্ট এর একটা সিভি তৈরি করা খুবই প্রয়োজন। ছাত্র জীবন থেকে সিভি তৈরি করার ফলে একটি নির্ভুল ও তথ্যবহুল সিভি তৈরি হবে এবং নিয়োগকর্তাদের কাছে নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা তুলে ধরা সম্ভব হবে।তাই ছাত্র জীবন থেকেই তৈরি করার প্রয়োজন। লেখক সিভি তৈরি করার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন এর মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই সিভি তৈরি করতে পারব তাই লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।