একজন মানুষ ব্যবসায় সফল হওয়া এবং ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় রয়েছে:যে উপায় গুলো ফলো করলে একজন ব্যবসায়ীর সফলতা অর্জন করতে সাহায্য হবে। যেসব নিয়ম নীতি অনুসরণের মাধ্যমে একজন মানুষ তার ব্যবসাকে উন্নতি করে নিজের জীবনকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
বিশ্বের যত নামি দামি কোম্পানী রয়েছে সেগুলোকে মানুষ একনামেই চিনে ।যেমন দারাজ ,ইউনিলিভার এর পন্য, আরএফএল , ইত্যাদি আরও.অনেক ভালো কম্পানি রয়েছে। চলুন একজন ব্যবসায়ি সফলতার মূল বিষয় গুলো নিচে আলোচনা করি।
১. শিক্ষাগত যোগ্যতা
ব্যবসা কে সঠিক পরিচালনা ও সেটা নিয়ে কাজ করার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় ব্যবসা বিষয়ক শিক্ষা, বিশেষ কোর্স, অনলাইন প্রশিক্ষণ ইত্যাদি এই যোগ্যতা অর্জনে সাহায্য করে ব্যবসায়ী কে উন্নতি ও সফল ক্যারিয়ার গঠনে এগিয়ে নিয়ে যায়। শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে যেকোন ব্যবসার সঠিক হিসাব রাখতে পারবে না .
আর ব্যবসার সঠিক হিসাব না রাখতে পারলে সে ব্যাক্তি ব্যবসায় হারবে ।একজন শিক্ষিত মানুষ আর আরেক জন অশিক্ষিত মানুষ কখনো একরকম হতে পারে না ।তার শিক্ষিকে কাজে লাগিয়ে সে বিভিন্ন কোর্সকরে তার ব্যবসাকে উন্নতি করতে পারে। একজন শিক্ষিত ব্যক্তি ব্যবসার হিসাব নিকশ সে নিজে তদারকি করে থাকে। ফলে ব্যবসার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
২.ব্যবসা অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা
ব্যবসার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকা একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি অতিব গুরুত্বপূর্ণ ।সেই সাথে ব্যবসা চালানোর দক্ষতা ও নিজের প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা দ্রুত ক্রমে ব্যবসায় সফলতা অর্জনে সাহায্য করে।বাজারে কখন কোন পন্যের চাহিদা কেমন সেটা এক মাত্র একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী বুঝতে পারে। তাই ব্যবসায়ী কে মার্কেট ধরে রাখতে হলে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকা আবশ্যক।
৩.নেটওয়ার্কিং ও জায়গা নির্বাচন
একজন ব্যবসায়ী কে সঠিক ক্যারিয়ার তৈরির জন্য ঠিকমতো নেটওয়ার্কিং ও জায়গা নির্বাচন কমগুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনার ব্যবসার সাথে সময় কাটানো, নতুন লোকজনদের পরিচিত করা, আর্থিক সহায়তা পেতে সহায্য করা এতে করে আপনার পন্যের ক্রয় ও বিক্রয় বারবে। যে জায়গায় যেসব পন্য ভাল ক্রয় বিক্রয় চলে সে স্থান ঠিক করা ।
একজন ভাল মানের বিক্রেতা হতে হলে মার্কেটকে ভাল বাবে যাচাই বাছাই করে তারপর জায়গা নির্বাচন করতে হবে । যে জায়গায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল আছে এবং পন্যকে তথা মালামালকে সঠিক জায়গায় পৌছানো যায় সেরকম একটি জায়গা নির্বাচন করা ।আবার উন্নতমানের নেটওয়ার্কিং সিস্টেম চালু থাকতে হবে যাতে সে তার পন্য সর্বরাহ ও টাকা পয়সা লেনদেন যাতে সঠিক ভাবে করতে পারে।
৪. বিজনেসের কম্পিটিশন এনালাইজ করে বিজনেস শুরু করা
সফল ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই মার্কেটের কম্পিটিশন পুর্ন ধারনা নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে ।কেননা মার্কেটে কোন পণ্যের কেমন প্রতিযোগিতা আছে কখন কোন প্রোডাক্ট ভালো চলে সেই জ্ঞান নিয়ে তারপর পন্য ঠিক করা।
এখন আপনাকে ঠিক করতে হবে যে পন্যটা মার্কেটে ভাল চলে সেটা না অন্য একটা পন্য নিয়ে আপনি ব্যবসা করে সফলতা আনতে পরবেন ।কম্পিটিশন না থাকলে অথবা মার্কেটকে ধরে রাখতে না পারলে ব্যবসা সফলতা আনতে পারবেন না।
৫.উদ্যোগ ও প্রশাসনিক দক্ষতা
সফল হওয়ার জন্য একজন ব্যক্তিকে উদ্যোগ গ্রহন করতে হবে ও নেতৃত্ব দিতে জানতে হবে এবং প্রশাসনিক দক্ষতা প্রয়োজন। এটি নিজের প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, লোক পরিচালনা ইত্যাদি ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কোন জায়গায় কেমন অভিজ্ঞার লোক লাগবে সেটা ব্যবসায়ী বুঝতে হবে । যেমন যে ভাল বেচাকেনা করতে পারে তাকে দিয়ে পন্য সরবরাহ করার কাজ করানো যাবে না ।যে ব্যক্তি ভালভাবে কথা বুঝিয়ে বলতে পারে তাকে দিয়ে পন্য বেচাকেনার কাজে ব্যবহার করতে হবে ।তাই ভলো ভাবে বুঝেশুনে সঠিক জায়গায় সঠিক ব্যক্তিকে দায়িত্ব দিতে হবে ।
৬.একটা ফিক্সড বিজনেস প্ল্যান রেডি করা
সফলতা আনার জন্য একজন ব্যবসায়ীকে ফিক্সড বিজনেস প্ল্যান রেডি করতে হবে । যারা প্ল্যানকে যতটা ভালো ভাবে আকরে ধরে কাজ করে তার ব্যবসায়ীক সফলতা ততটা বেশি । একটি ব্যবসা চালু করার পর আপনি যদি বার বার প্ল্যান পরিবর্তন করেন তাহলে আপনার ব্যবসা সফলতা পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে । তাই ফিক্সড প্ল্যান করা ব্যবসার জন্য অনেক জরুরি।
৭. মার্কেট জ্ঞান
যিনি ব্যবসা করতে চান তার নিজেকে সফলতা অর্জনের জন্য মার্কেট জ্ঞান প্রয়োজন। প্রচুর মার্কেট অনুসন্ধান, মার্কেট এনালাইসিস, গ্রাহকের চাহিদা-চিন্তা জানা, প্রতিযোগিতামূলক পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবসায়ী নিজে ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে ।
যদি ব্যবসায়ী তার নিজের ব্যবসা প্রতিষ্টান অন্য কাউকে দিয়ে পরিচালনা করান তাহলে তার ব্যবসার ক্ষতি হবে এবং তার মূলধন হারাবেন । ব্যবসা করতে হলে মূলধন ছাড়া যেমন ব্যবসা করা যায় না তেমনি ব্যবসা তথা মূলধন কে টিকিয়ে রাখার জন্য সঠিক পরিচালনা ও গাইড লাইন রাখলে ব্যবসাকে উন্নতির দিকে নিয়ে যাওয়া যায়। ব্যবসায়ীক ক্ষেত্রে তারাই ঝড়ে পরে যাদের মার্কেট জ্ঞান না থাকে।তাই মার্কেট জ্ঞান থাকা একজন ব্যবসায়ীর আবশ্যক ও অতিবজরুরি।
৮.পন্যের গুনগতমান রক্ষা
ব্যবসায়ী তার নিজিস্ব অভিজ্ঞতা দিয়ে তার পন্যের মান ঠিক রাখবে । যার পন্যের মান যতভালো ঠিক সে ততটুকু সফলতা পাবে তার ব্যবসাতে। ।ব্যবসাতে উন্নতি করতে হলে এমন পন্যের নির্বচন করতে হবে যেগুলো চাহিদা ভাল ও গুনগতমান ভাল ।যারা ব্যবসা করে পৃথিবীতে ধনী হয়েছে তারা তাদের পন্যের মান সঠিক দেখাতে পেরেছে ।সে জন্য তাদের পন্যের চাহিদা বেশি । যত নামিদামি ব্যান্ড রয়েছে সব ব্যান্ডই কিছু নির্দষ্ট কাটাগরি রয়েছে ।যে গুলো কি না কোন ব্যান্ডের পন্যে কোন ব্যান্ডের সাথে মিল নেই । তাই এমন পন্যে নির্বচন করা ও যে গুলো দেখতে ভাল ও মানের দিকেও ভালো যা দিয়ে উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যায় এবং এটিই যাতে ব্যান্ড নাম হয় । পন্যর মান যদি ভাল হয় এবং চাহিদা যদি ভালো থাকে সেই পন্যেকে বাজারজাত করে সে অনেক উন্নতি করতে পারবে ।
একজন ব্যবসায়ী সবসময় চোখ কান খোলা রাখতে হবে কোন পন্যেটা কখন বাজারে চলে।অন্যদিকে পন্যের প্রচার করলেই ব্যবসার প্রসার হয়।তাই পন্যের মান ঠিক রেখে পন্যের প্রচার করতে হবে ।
৯.আলটারনেটিভ প্ল্যান রাখা
ব্যবসা সফলতা আনতে প্রতিটি ব্যবসায়ীকে একটি আলটারনেটিভ প্ল্যান রাখা অবশ্যই দরকার ।কারন কেউই জানেনা তার নির্দিষ্ট প্ল্যানেই সে সফলতা পাবে ।তাই যদি কোন কারনে তার প্রথম প্ল্যান কার্যকর করতে ব্যার্থ হয় তখন সে আলটারনেটিভ প্ল্যানকে কাজে লাগিয়ে উঠে দাঁড়াতে পারেন।
১০.পরিকল্পনা করা ও ব্যবসায়ীক সম্পর্ক গঠন
ব্যবসায়ী তার ব্যবসাকে সদূরপ্রসারিত করার জন্য ব্যবসায়ীক সম্পর্ক ঠিক রাখতে হবে ।ব্যবসায়ী তার নির্দষ্ট লক্ষে পৌছানোর জন্য ক্রতা বিক্রেত তথা সর্বস্থরের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা বাঞ্চনীয় ।
সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাই পারে সুনির্দষ্ট লক্ষ্যে পৌছে দিতে ।তাই স্থির করে পরিকল্পনা করতে হবে যাতে কোন রকম ক্ষতির সম্ভাবনা থাকলে সেটাকে কাটিয়ে উঠা যায়।পরিকল্পনা করে কাজ করলে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকেনা । ভবিষ্যত সর্বদা অন্ধ।তাই কখন কোন বিপদ আসে সেটা বলা যায় না ।তার সুনির্দষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনাই পারে তাকে সকল বিপদ থেকে কাটিয়ে উঠতে ।
১১.প্রবল সফলতা অর্জনের লক্ষ্য
একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্যে তার অত্যাধিক লক্ষ্য থাকবে ব্যবসায়ে সফল হওয়ার জন্য। যার ভবিষ্যৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য যত ভাল তার সফলতা হওয়ার সম্ভবনাটা তত গুন বেড়ে যায়। অনেক সময় পরিবারের অথবা আত্নীয়দের মধ্যে কারোও সাথে ঝগরা অথবা চলাফেলার সময় কোন বন্ধুদের সাথে মন কসাকসির কারনে তার মাঝে একটা জেদ চলে আসে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার ।
আর এই জেদ থেকেই সে জীবনে সফলতা অর্জন করে। প্রবল আগ্রহ ও ইচ্ছা শক্তি তাকে সফল করতে সাহস যোগায় । প্রতিটি মানুষ মনের মধ্যে আসা অথবা স্বপ্ন নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যায়। কেউ হতে চায় ডাক্তার ,কেউ হতে চায় ইঞ্জিনিয়ার ,কেউ আবার বংশের ঐতিহ্য ব্যবসা করার তাই সে বড় হয়ে ব্যবসায়ী হবে। তাই বলাচলে জীবনে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার প্রবল আগ্রহী থাকলেই সফলতা হওয়া যায়।
পরিশেষে বলা যায়
এই সব মূল উপায়ে ক্যারিয়ার এবং ব্যবসায় সফলতা অর্জনের অগ্রগতি সম্ভব। সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো ব্যবসায়ী ধরে রাখতে পারে না ।
যদিও সাময়িকের জন্য তাদের টাকা পয়সা হয় পরে একটা সময় তারা ঠিকই ধরা পরে যায় ।সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল । কিছু দোকানে মাঝে মধ্যে একটা লেখা দেখা যায় **সততাই ব্যবসার মূলধন**।হাদিছে আছে ,,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে ।
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
প্রতিটি মানুষ তার প্রতিটি কাজে সফল হতে চায়, হোক সেটা ব্যবসা, চাকরি বা অন্য কিছু।
আমি ব্যবসার কথাই বলি, ব্যবসা করে জীবনে সফলতা লাভ করতে চাইলে নিজেকে সৎ রাখতে হবে। কেননা সৎভাবে ও হালাল পথে ব্যবসা পরিচালনা করলে সফলতা আসবেই আসবে ইনশাআল্লাহ।
তাই ব্যবসায়িক জীবনে সফলতা লাভ করতে চাইলে সততার সাথে থেকে পন্যের মান ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী বাজারে সরবরাহ করলে তবেই সফলতা লাভ করা যাবে।
লেখককে অসংখ্য জাজাকাল্লাহ খাইরান এতো সুন্দর একটা কনটেন্ট লেখার জন্য।
অর্থ, শ্রম এবং কাঁচামাল যেমন ব্যবসায়ের মূলধন ঠিক তেমনভাবে সততা ব্যবসায়েরএকটি দীর্ঘস্থায়ী মূলধন। কারণ সৎ ভাবে ব্যবসা করলে দীর্ঘদিন ক্রেতা ধরে রাখা যায় তথা দীর্ঘস্থায়ী মুনাফা অর্জন করা যায়। এছাড়া সঠিক ব্যবসায় পরিকল্পনা,ব্যবসায়িক জ্ঞান, ধৈর্য ও দক্ষতা একটি ব্যবসাকে সঠিকভাবে সাফল্য অর্জন করতে সহায়তা করবে। আশা করি যারা নিজেকে ব্যবসায়ী হিসেবে দাঁড় করাতে চান তাদের জন্য লেখকের এই অসাধারণ লেখনীটি অনেক উপকারে আসবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার পাশাপাশি ব্যবসায় উন্নতির জন্য প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা।
একজন মানুষ ব্যবসায় সফল হওয়া কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় রয়েছে:যে উপায় গুলো ফলো করলে একজন ব্যবসায়ীর সফলতা অর্জন করতে সাহায্য হবে।যেসব নিয়ম নীতি অনুসরণের মাধ্যমে একজন মানুষ তার ব্যবসাকে উন্নতি করে নিজের জীবনকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।ব্যবসায় সফল হওয়ার মূল পলিসি সততার সঙ্গে কাজ করা | সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগিয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল । কিছু দোকানে মাঝে মধ্যে একটা লেখা দেখা যায় **সততাই ব্যবসার মূলধন**।হাদিছে আছে ,,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের র্সার্টিফকেট পাবে ।মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে হারাম করেছেন। এই কনটেন্ট টি ব্যবসায়ে সফল হওয়ার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
সততাই ব্যবসার মূলধন**।হাদিছে আছে ,,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে ।প্রবল আগ্রহ ও ইচ্ছাশক্তিই মানুষকে সফলতা এনে দেয়। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার পাশাপাশি ব্যবসায় উন্নতির জন্য প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা। ব্যবসায় অসদুপায় অবলম্বনকারীরা কখনোই ব্যবসা ধরে রাখতে পারেনা। যারা নতুন উদ্যক্ততা হয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চাচ্ছেন তাদের ব্যবসার কার্যক্রম শুরু করার আগে এই কনটেন্টটি পড়ে নেয়া উচিত কারণ কনটেন্টটিতে ব্যবসা শুরু করা ও পরিচালনা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট তুলে ধরা হয়েছে।
ব্যবসা করতে হলে ব্যবসা শুরু করার আগে একজন ব্যবসায়ীর ব্যবসা সম্পর্কিত কতিপয় বিষয়ে অবশ্যই জ্ঞান থাকা প্রয়োজন সাথে প্রয়োজন সততা, একনিষ্ঠতা, শ্রম অন্যথায় একজন ব্যবসায়ীর ব্যবসাতে সফল হওয়া সম্ভব নয়।উপরোক্ত কনটেন্ট একজন ব্যবসায়ীকে কি কি বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হতে, ব্যবসাতে সফল হওয়ার কৌশলগুলো খুবই চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
কোন কাজে সফল হতে গেলে অনেকগুলো ধাপ পার হতে হয়। একজন সফল ব্যবসায়ী হতে গেলে মেধা,শ্রম, দক্ষতা, যোগ্যতা, সততা ইত্যাদি গুণাবলী থাকা প্রয়োজন। যা থাকে একজন সফল ব্যবসায়ী হতে সাহায্য করে।
লেখাটি পড়ে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার চমৎকার কিছু টিপস জানতে পারলাম।
ইসলাম ধর্মে সুদ কে হারাম আর ব্যবসা কে হালাল করা হয়েছে । সুতরাং সততার সাথে ব্যবসায় সফল হতে হলে এ সম্পর্কে প্রথমে সঠিক ধারনা নিতে হবে তারপর শুরু করতে হবে। উপরের লেখনীতে চমৎকার কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা হয়েছে। যা কিনা ব্যবসায় শুরু করেতে অনেক কার্যকর। আমাদের উচিৎ এই সকল বিষয়গুলো থেকে ধারনা নিয়ে এবং বাস্তবিক ভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে এগিয়ে যাওয়া । এতে করে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে এবং বেকারত্ব হ্রাস পাবে ।
This content will be very much helpful to those who are new to business.
Thanks to the author for the qualityful content.
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করা ব্যবসার মূলধন এবং সফলতা অর্জনের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এছাড়াও, ধর্মীয় আদর্শ ও সামাজিক মর্যাদা অবলম্বন করা ব্যবসার বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে নতুন ব্যবসায়ীরা সঠিক পথে অগ্রসর হতে পারবে এবং তাদের ব্যবসার স্থিতিশীল ও সম্মানিত নাম গড়ে তুলতে পারবে।
একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করলে জীবনে যেকোনো জায়গায় সফল হওয়া সম্ভব। সেটা ব্যবসা বা অন্য কোনো বিষয়। আপনাকে আগে লক্ষ্য স্থীর করতে হবে। মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট।
সততা ব্যবসার মূলধন।সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় ।সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল।কন্টেন্টি খুব উপকারী।ব্যবসায়ীদের কাজে আসবে।
🎯সফল হওয়ার জন্য একজন ব্যক্তিকে উদ্যোগ গ্রহন করতে হবে ও নেতৃত্ব দিতে জানতে হবে এবং প্রশাসনিক দক্ষতা প্রয়োজন।
🎯 সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায়।এই লেখাটির মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম। এটি অসাধারণ একটি কন্টেন্ট। যা নতুন ব্যবসায়ীদের সাফল্যের দিকে নিয়ে যেতে পারবে।
🎯ইসলাম ধর্মে সুদ কে হারাম আর ব্যবসা কে হালাল করা হয়েছে । সুতরাং সততার সাথে ব্যবসায় সফল হতে হলে এ সম্পর্কে প্রথমে সঠিক ধারনা নিতে হবে তারপর শুরু করতে হবে।
🎯উপরের লেখনীতে চমৎকার কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা হয়েছে। যা কিনা ব্যবসায় শুরু করেতে অনেক কার্যকর।
আমাদের উচিৎ এই সকল বিষয়গুলো থেকে ধারনা নিয়ে এবং বাস্তবিক ভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে এগিয়ে যাওয়া । এতে করে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে এবং বেকারত্ব হ্রাস পাবে ইন শা আল্লাহ।
সৎ ব্যবসার মাধ্যমে একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়া যায়। তার চিন্তা ভাবনা তার উদ্দেশ্য হবে সৎ।সেই সাথে ব্যবসা চালানোর দক্ষতা ও নিজের প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা সফলতা অর্জনে সাহায্য করে।সততা ব্যবসার মূলধন।সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায়।ইসলাম ধর্মে সুদ কে হারাম আর ব্যবসা কে হালাল করা হয়েছে । সুতরাং সততার সাথে ব্যবসায় সফল হবেই কন্টেন্টি খুব উপকারী।ব্যবসায়ীদের কাজে আসবে।
সততাই ব্যবসার মূলধন**।হাদিছে আছে ,,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে।মাশাআল্লাহ। কোনো মানুষ যদি চাই ব্যবসায়ে সাফল্য অর্জন করতে সে যেন তার সততা ধরে রাখে। সৎ ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো ব্যবসায়ী ধরে রাখতে পারে না ।আপনার কন্টেন্টের মাধ্যমে নতুন অনেক কিছু জানতে পারি ৷আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর সুন্দর কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
“সততাই ব্যবসার মূলধন”।ব্যবসা করতে হলে সততার সাথে করতে হবে।যারা সফল ব্যবসায়ী হতে চায় তাদের জন্য কন্টেন্টটি অনেক উপকারী হবে।
মাশাল্লাহ ❤️❤️❤️❤️
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় ।
অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না।
সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা।
তাহলে ই সে সফল হতে পারবে
ইনশাআল্লাহ৷।
মাশাল্লাহ ❤️❤️❤️❤️
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় ।
অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না।
সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা।
তাহলে ই সে সফল হতে পারবে ইনশাল্লাহ।
আর যারা সফল ব্যবসায়ী হতে চান কনটেন্ট টি তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
এমন সুন্দর কনটেন্টি আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে সাধুবাদ জানাই।
ইনশাআল্লাহ৷।
ব্যবসা একটি হালাল উপার্জন।তাই ব্যবসা সফল হওয়ার উপায় জানা থাকলে ব্যবসা করা অনেক সহজ হয়ে ওঠে।উপরিউক্ত এই অংশটুকু আমাদেরকে ব্যবসা সম্পর্কে জানতে অনেক বেশি সাহায্য করবে।
মাশাল্লাহ ❤️❤️❤️❤️
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় ।
অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো উন্নতি লাভ করতে পারে না।
সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার পাশাপাশি প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা।
তাহলে ই সে সফল হতে পারবে ইনশাল্লাহ।
আর যারা সফল ব্যবসায়ী হতে চান কনটেন্ট টি তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
এমন সুন্দর কনটেন্টি আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে সাধুবাদ জানাই।
আল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে আমাদের জন্য হালাল করেছেন। ব্যবসাকে ধরে রাখা এবং উন্নতি করার মূল চাবিকাঠি হচ্ছে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করা।অসৎ পথ অবলম্বন এবং কালোবাজারি করে ব্যবসাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য ধরে রাখা যায় না। আমাদের সমাজে এমন অনেক বড় বড় কোম্পানি রয়েছে যারা সফলতা অর্জন করেছে শুধুমাত্র লক্ষ্য ঠিক রেখে সততার সাথে ব্যবসা করার জন্য। কনটেন্টি অসাধারণ ছিল ।আপনার কনটেন্ট এর মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আল্লাহ তাআলা ব্যবসা কে করেছেন হালাল এবং সুদকে করেছেন হারাম। সততাই ব্যবসার মূলধন। সৎ পথে থেকে লেগে থাকলে যে কোন ব্যবসায়ই সফল হওয়া যায়।একজন সফল ব্যবসায়ী হওয়ার উপায় গুলো এ কনটেন্ট থেকে আমরা জানতে পেরেছি। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ 🌸
অসাধারণ একটি কন্টেন্ট।
আল্লাহ ব্যাবসার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরকত রেখেছেন। হালাল ও সৎ উপায়ে ব্যবসা করলে সে ব্যবসায় বরকত বেশি। আর এই উপায়ে কিভাবে ব্যবসা করা যায়, ব্যবসায় কি কি বিষয়ে জ্ঞান থাকা জরুরি, ব্যবসা কিভাবে ধরে রাখা যায় ও ব্যবসায়িক বিভিন্ন দিক এই কন্টেন্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছ। যা নতুন পুরাতন সব ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ও হেল্পফুল একটা কনটেন্ট। এই কনটেন্ট টি পড়ে সত্যি অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠা কোন সহজ কাজ নয়, এর জন্য প্রয়োজন উৎসর্গ, স্থিতিস্থাপকতা এবং ঝুঁকি নেওয়ার ইচ্ছা।সাফল্য রাতারাতি নাও আসতে পারে, তবে অধ্যবসায় এবং একটি পরিষ্কার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে, আপনি আপনার লক্ষ্য অর্জনের দিকে একটি পথ তৈরি করতে পারেন এবং শেষ পর্যন্ত একজন সফল ব্যবসায়ী হিসাবে আপনার সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে পারেন।যারা সফল ব্যবসায়ী হতে চায় তাদের জন্য কন্টেন্টটি অনেক উপকারী হবে।
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা ব্যবসাকে হালাল করেছেন। সততাই ব্যবসার মূলধন। কোন মানুষ যদি চায় ব্যবসায় সাফল্য অর্জন করতে, সে যেন তার সততা ধরে রাখে। অসৎ পথ অবলম্বনকরে ও কালোবাজারি করে কখনো ব্যবসা ধরে রাখা যায় না। আপনার কনটেন্ট টি অসাধারণ একটি কনটেন্ট। আপনার এই মূল্যবান কনটেন্ট টি পড়ে অনেক ব্যবসায়ী উপকৃত হবে। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
একটি সফল ব্যবসার মূলমন্ত্র হলো অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, পরিশ্রম এবং ইউনিক উপস্হাপনা। সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করলে সেই ব্যবসায় উন্নতির আশা করা যায়। অসৎ উপায়ে আর কালোবাজারি করে হয়তো সাময়িক উন্নতি করা যায় কিন্তু সেই ব্যবসাকে অজীবন ধরে রাখা যায় না।
একজন সফল ব্যবসায়ী হতে হলে তার বিচক্ষণ ক্ষমতা অন্যদের থেকে অবশ্যই আলাদা হতে হবে। পরিবেশ পরিস্থিতি সব সময় খেয়াল রাখতে হবে কারণ ব্যবসায় লাভ লস দুটোই হতে পারে। আর যে ধৈর্য সহকারে সঠিক দিক বিবেচনা করে আগাবে, তার সফলতা আস্তে ধীরে হলেও আসবে ইনশাআল্লাহ।
প্রত্যেক কাজের একটা নিয়ম আছে। সেই নিয়ম-নীতি অনুসরণের মাধ্যমে একজন মানুষ তার ব্যবসাকে উন্নতি করে জীবনের সফলতা এগিয়ে যেতে পারে। আর ব্যবসার উন্নতির জন্য সবচেয়ে দরকার সততা, নিষ্ঠা, ধৈর্য ও পরিশ্রম। সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায়। হাদিসে আছে,
“সততাই ব্যবসার মূলধন “।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সাঃ )বলেছেন, একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফিকেট পাবে। মাশাল্লাহ,অসাধারণ একটি কনটেন্ট ছিলো।ব্যবসায়ীদের সত্যিই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত ।
প্রতিটি পেশায় সফল হওয়ার জন্য কিছু উপায় ও নিয়ম নীতি রয়েছে।ব্যবসায় সফলতা অর্জনেরও বেশ কিছু মূলনীতি আছে।
উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করে লক্ষ্য স্থির রেখে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসায় সফল হওয়া যায় ও উন্নতি করা যায়।
ব্যবসা যখন আমানতদারি, বিশ্বস্ততা ও সততার সঙ্গে করা হবে, তখন এটি নেক আমলে পরিণত হবে।হাদিসে রয়েছে,প্রিয় নবী(স) ইরশাদ করেছেন, “সৎ ব্যবসায়ীগণ কিয়ামতের দিন শহিদের মর্যাদা লাভ করবে।”
উপরোক্ত পোস্টে ব্যবসায়ে সফলতা অর্জনের বিষয়সমূহ তুলে ধরার পাশাপাশি সৎ ব্যবসায়ীদের মর্যাদাও বর্ণনা করা হয়েছে। যা সত্যিই প্রশংসনীয় ও শিক্ষনীয়।আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
হালাল উপার্জনের সর্বোত্তম পন্থা হলো বৈধ ব্যবসা ।আল্লাহ তায়লা বলেছেন,”আমি তোমাদের জন্য সুদ হারাম করেছি এবং ব্যবসাকে হালাল করেছি।তাই আমাদের নিজের জ্ঞান,দক্ষতা ও পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠতে হবে।আর একজন সফল ব্যবসায়ী হতে হলে প্রয়োজন শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা,দক্ষতা,সততা এবং লক্ষ্যে স্থির থাকা।সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য উপরের কনটেন্ট টি খুব ই হেল্পফুল।ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট এর জন্য।
সততার সাথে পরিশ্রম করা ব্যবসায় মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। কেননা ব্যবসাকে হলাল করেছে সুদকে হারাম করেছে। হালাল পথে থেকে ব্যবসাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করলে সফল হওয়া সহজ হবে।ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য।
একজন সফল ব্যবসায়ী হতে চাইলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি ব্যবসায়িক দক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠার অসাধারণ মেলবন্ধন প্রয়োজন। একজন সফল ব্যবসায়ী তখনই হওয়া সম্ভব যখন সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করা হয়। হাদীস শরীফে সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনার জন্য গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।কালোবাজারি রোধ এবং সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা এ কনটেন্ট এর মূল প্রতিপাদ্য বিষয়।কনটেন্ট টি আমাদেরকে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার সূত্র শিখিয়েছে।
আল্লাহ তায়ালার ব্যবসা কে করেছে হালাল এবং সুদকে করেছে হারাম। সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনা পাশাপাশি ব্যবসায়ী উন্নতির জন্য প্রয়োজন সততা ও নিষ্টা। উপরে লেখনীতে চমৎকার কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা হয়েছে যা ব্যবসায় শুরু করতে অনেক কার্যক। ব্যবসায়ী হতে হলে কি কি উপায় গুলো অবলম্বন করতে হবে তা এই কনটেন্ট থেকে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। মাশাল্লাহ অসাধারণ একটি কন্টেন্ট।
আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (স) বলেছেন , “একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফিকেট পাবে” কারণ “সততাই ব্যবসায়ের প্রকৃত মূলধন। “কোন মানুষ ব্যবসায়ে সফলতা অর্জন করতে গেলে তাকে সততা ধরে রাখতে হবে। সৎ ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায়। অসৎ পথ অবলম্বন করে ও কালোবাজারি করে কখনো ব্যবসা কে ধরে রাখা যায় না। একজন সৎ ব্যবসায়ী ডুবতে ডুবতে ভেসে ওঠে কিন্তু একজন অসৎ ব্যবসায়ী ভাসতে ভাসতে ডুবে যায়। তাই ব্যবসা করার জন্য অবশ্যই সৎ হতে হবে। সত্যিই অসাধারণ ও সময়োপযোগী একটি লেখা। এই কন্টেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে একজন ব্যবসায়ী কিভাবে সফল হতে পারে তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য।
মাশাল্লাহ,অসাধারণ একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি আমার ভবিষ্যতে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম করবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । ।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ীর হাশর হবে নবীদের সাথে।তাই আমাদের সফল ব্যবসায়ী হতে হলে সততা বজায় রাখতে হবে।
মাশাল্লাহ,অসাধারণ একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি আমার ভবিষ্যতে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম করবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । যদিও সাময়িকের জন্য তাদের টাকা পয়সা হয় পরে একটা সময় তারা ঠিকই ধরা পরে যায় ।সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল ।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ীর হাশর হবে নবীদের সাথে।তাই আমাদের সফল ব্যবসায়ী হতে হলে সততা বজায় রাখতে হবে।
মাশাল্লাহ খুব ভালো একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি আমার ভবিষ্যতে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম করবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । যদিও সাময়িকের জন্য তাদের টাকা পয়সা হয় পরে একটা সময় তারা ঠিকই ধরা পরে যায় ।সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল ।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ীর হাশর হবে নবীদের সাথে।তাই আমাদের সফল ব্যবসায়ী হতে হলে সততা বজায় রাখতে হবে।
মাশাল্লাহ খুব ভালো একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি আমার ভবিষ্যতে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম করবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । ।সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল ।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ীর হাশর হবে নবীদের সাথে।তাই আমাদের সফল ব্যবসায়ী হতে হলে সততা বজায় রাখতে হবে।
মাশাল্লাহ খুব ভালো একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি আমার ভবিষ্যতে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম করবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । ।সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল ।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ীর হাশর হবে নবীদের সাথে।তাই আমাদের সফল ব্যবসায়ী হতে হলে ও আখিরাতে সম্মানিত হতে হলে সততা বজায় রাখতে হবে।
মাশাল্লাহ খুব ভালো একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি আমার ভবিষ্যতে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার পথ সুগম করবে।
আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ীর হাশর হবে নবীদের সাথে।তাই আমাদের সফল ব্যবসায়ী হতে হলে ও আখিরাতে সম্মানিত হতে হলে সততা বজায় রাখতে হবে।
ব্যবসা সবায় করতে পারে বা ব্যবসা সবায় করতে চায়।কিন্তু সবায় সফল হতে পারে না। ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য কিছু উপায় বা পথ অবলম্বন করতে হয়। তার মধ্যে অন্যতম হল সততা এবং প্রতিয়োগি বিশ্লেষণ। প্রতিয়োগি বিশ্লেষণ এর মাধ্যমে প্রতিয়োএবং প্রতিয়োগির পন্য সম্পর্কে ধারনা লাভ করা য়ায়। আর সততা না থাকলে ব্যবসায় হওয়া যায় তা খুনিকের জন্য। দীর্ঘ সময়ে সফলতার জন্য সততা অবশ্যই প্রয়োজন। এ ছাড়া আরোও অনেক উপায় অবলম্বন করতে হয়। তবেই সফল হওয়া যাবে ইনশাল্লাহ
সততাই ব্যবসার মূলধন। হাদিছে আছে ,, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স) বলেছেন, একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসায়কে হালাল করেছেন। সবমিলে অসাধারণ একটি জ্ঞান অর্জন হলো। অসংখ্য ধন্যবাদ।
যেকোনো ব্যবসা শুরু করার আগে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা। এরপর সততা ও নিষ্ঠার সাথে লক্ষ পূরনের জন্য কাজ করে যাওয়া। একজন সৎ ব্যবসায়ি দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জায়গায় লাভবান হয়। কন্টেন্ট টিতে ব্যবসায়িক সাফল্যের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখা হয়েছে। যারা ব্যবসায় জড়িত আছে বা নতুন ব্যবসা করার চিন্তা করছে তাদের অনেক উপকার হবে লেখাটি পড়ে।
সততাই ব্যবসার মূলধন। হাদিছে আছে ,, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স) বলেছেন, একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে।
আল্লাহ তায়ালা ব্যবসায়কে হালাল করেছেন। সৎভাবে ব্যবসা করলে অবশ্যই সফল হওয়া সম্ভব। এই পোস্ট পড়ে ব্যবসা সম্পর্কে আমার অনেক ধারণা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
ব্যবসায় উন্নতি করার বিভিন্ন পথ রয়েছে। অসৎ উপায়ে ব্যবসা করলে সাময়িক উন্নতি আসে কিন্তু তা হয় অকল্যানকর।আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন। সৎ ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে সফলতা আসবে। কন্টেন্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
“সততাই ব্যবসার মূলধন”হাদিছে আছে ,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে। কোনো মানুষ যদি ব্যবসায়ে সাফল্য অর্জন করতে চায় সে যেন তার সততা ধরে রাখে। সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো ব্যবসায় ধরে রাখতে পারে না । উক্তিটি সত্যিই অসাধারণ । বর্তমানে সব ব্যবসায়ী যদি এই উক্তিটিকে তাদের ব্যবসার মূলমন্ত্র হিসেবে ধারন করত, তাহলে সমাজ অনেকটাই বদলে যেতো।
ব্যবসা সংক্রান্ত কনটৈন্ট টিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে যা ব্যাবসা পরিচালনায় মূখ্য বিষয়।
নতুন ব্যবসায়ীদের সত্যিই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
সততায় সর্বপৃষ্ঠ পন্থা। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উন্নত হতে হলে এবং নিজেকে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে হালাল ভাবে রিজিকের অন্বেষণ করা উচিত। হারাম ভাবে অর্থ উপার্জন করে সাময়িকভাবে লাভবান হলেও সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। তাই সকলের উচিত হারাম পন্থা বর্জন করে হালাল ভাবে জীবিকা নির্বাহ করা। যা আমাদের শরীয়ত সম্মত।
কন্টেন্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম। এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একজন ভালো ব্যবসায়ী হতে প্রয়োজন দক্ষতা, যোগ্যতা,নিষ্ঠা ও সততা। যা তাকে সফলতা অর্জন করতে সহায়তা করে। পৃথিবীর বিখ্যাত কোম্পানিগুলো এভাবেই তাদের প্রতিষ্ঠানকে উন্নতির শীর্ষে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। এই কন্টেন্টির মাধ্যমে আমরা এ বিষয়ে জ্ঞান লাভ করে আমাদের ব্যবসাকে সামনে এগিয়ে নিতে পারব ইং-শা আল্লাহ।
মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর একটি যুগোপযোগী কন্টেন্ট।এই কন্টেন্ট টি থেকে অনেক কিছু শিখার আছে।
প্রত্যেক ব্যবাসায়ীর উচিত লক্ষ্য স্থির করা এবং সততার সাথে তার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া।।সততাই সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ।
ব্যবসার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে একজন মানুষ ব্যবসা কে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। পৃথিবীর নামিদামি কোম্পানিগুলোর সফলতার গল্প এনালাইসিস করলে দেখা যাবে যে, তারা কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম ফলো করছে। অসৎ উপায়ে বা কালোবাজারি করে যারা সফলতা অর্জন করে তারা সফলতাকে ধরে রাখতে পারেনা।সততার হাত ধরে যে সফলতা আসে তার অবস্থান হয় মজবুত।সততায় যে ব্যবসার আসল মূলধন তা এই কনটেন্ট থেকে নতুন ব্যবসায়ীরা ভালোভাবে জানতে পারবে ।
ব্যবসার মূল চাবিকাঠি হল সততা ও ধৈর্যের সাথে পরিশ্রম করা। কথায় আছে- সততাই ব্যবসার মূলধন। তাই ব্যবসার উন্নতি ও ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে হলে সততা, ধৈর্য ও পরিশ্রম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ব্যবসায় এমন একটা মাধ্যম যার মাধ্যমে আমরা আমাদের হালাল রিযিকের বন্দবস্ত করতে পারি। এই কনেন্ট থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনেন্ট লেখার জন্য।
ব্যাবসায় সফলতা অর্জন করতে চাইলে কিছু ব্যাবসায়ীক মূলনীতি থাকতে হয়। সঠিক নিয়ম মেনে সততার সাথে ব্যাবসা করলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। অসৎ পথ অবলম্বন করে ব্যবসায় কখনও দীর্ঘস্থায়ী সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। আমরা সবাই জানি যে সততাই সর্বোত্তম পন্থা। একজন ব্যাবসায়ী যদি উপরিউক্ত উপায়গুলো সঠিকভাবে জেনে ব্যাবসায়ীক জীবনে তা মেনে চলে তাহলে তাহলে সে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ্।
আমরা যারা নতুন ব্যবস্যা শুরু করতে চাচ্ছি তাদের জন্য এই লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।একজন সফল ব্যবস্যায়ী হতে হলে কি কি দরকার সেগুলো বিস্তারিতভাবে এই কন্টেন্ট তুলে ধরা হয়েছে যেমন–শিক্ষাগত যোগ্ব্যতা, দক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠা থাকতে হবে একজন ব্যবসায়ীর মধ্যে। আর ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে বা সফল হতে হলে সততাকে মূলধন হিসেবে নিতে হবে।
ব্যবসা অনেকেই করে তবে একজন সফল ব্যবসায়ী হতে হলে আমাদের কিছু বিষয় মাথায় রেখে এগোতে হবে ৷ ব্যবসায় সফল হওয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো – হালালভাবে ব্যবসা করা ও হারাম থেকে নিজেকে বিরত রাখা। হাদীসে বর্ণিত আছে, ‘সত্যবাদী, আমানতদার ও বিশ্বাসী ব্যবসায়ী কিয়ামতের দিন নবীগণ, সিদ্দিকগণ এবং শহীদগণের দলে থাকবেন।
এই কনটেন্টটি আমাদের ব্যবসায়ী ভাইবোনদের জন্য অনেক উপকারে আসবে।
ব্যবসায় সফলতা অর্জন ও অগ্রগতির জন্য সৎ ও নিষ্ঠার সাথে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হয়।নতুবা ব্যবসায় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।মাশা আল্লাহ কনটেন্টটিতে টিপস গুলো অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।যা নতুন ব্যবসা শুরু করতে অনেক সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খইরন।
একজন ব্যবসায়ীর সফল হওয়ার জন্য সততা নিষ্ঠা এবং প্রচেষ্টার প্রয়োজন। আর এই প্রচেষ্টা চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু উপায় জানা খুব জরুরী। এই কনটেন্ট থেকে একজন ব্যবসায়ী এই গুরুত্বপূর্ণ উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে পারবে। তাই বলা যায়, এই কনটেন্ট টি একজন ব্যবসায়ীর জন্য পথপ্রদর্শক।
একজন সফল ব্যবসায়ি হতে হলে আসবে নানা বাধা-বিপত্তি আর সেসব বাধা কাটিয়ে সাফল্যের করিডরে পৌঁছানোর জন্য রপ্তকরা চাই কিছু কৌশল। যে কৌশল আপনার ব্যবসাকে সমৃদ্ধ করে সাফল্যের চরম শিখড়ে পৌঁছে দেবে।
আর সফল ব্যবসায়ির পূর্ব শর্ত ধৈর্য, একনিষ্ঠতা এবং নিয়মানুবর্তিতা।
তবে অসৎ ভাবে সফল ব্যবসয়ি হওয়া যায়। কিন্তু সেটা বেশি দিন স্থায়ী হয় না।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় ।
সমাজে যারা সাফলতা অর্জন করেছে তারা তাদের লক্ষ্য শক্ত করে ধরে সততার সাথে এগেয়ে যেতে পারেছে বলেই আজ তারা সফল।
পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নামাজ শেষ হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করবে ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ করবে, যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সূরা জুমু‘আ, আয়াত : ১০)।
এক জন সফল ব্যবসায়ির মূল চাবিকাঠি হল তার সততা ও ধৈর্য ।আমরা সবাই জানি যে সততাই সর্বোত্তম পন্থা ।ব্যবসায় এমন একটা মাধ্যম যার মাধ্যমে আমরা আমাদের হালাল রিযিকের বন্দবস্ত করতে পারি।আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স) বলেছেন, একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে। এই কনেন্ট থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনেন্ট লেখার জন্য।
একজন মানুষ যদি ব্যবসায় সফল হতে এবং ক্যারিয়ার তৈরি করতে চায়, তাহলে তার সফল হওয়ার জন্য প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সততা এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করা।
বিশ্বস্ততা ও নৈতিকতার সহিত কাজ করা, অসৎ পথ অবলম্বন করা কখনোই উচিত নয়। সদাচারের প্রতি নিষ্ঠা অবলম্বন করা উচিত।সামাজিক সম্পর্ক এবং দায়িত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি সমাজে সফলতা অর্জন করার জন্য নিজের লক্ষ্যকে শক্ত করে ধরে রাখা ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা জরুরি।এই উপায়গুলি অনুসরণ করে মানুষ তার ব্যবসা ও ক্যারিয়ারে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হতে পারে।
ব্যবসায় সফল হওয়া সম্পর্কে আপনার কনটেন্ট টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রাসঙ্গিক। সঠিক পরিচালনা, প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা, মার্কেট জ্ঞান, পন্যের মান রক্ষা, পরিকল্পনা, উদ্যোগ, প্রশাসনিক দক্ষতা ইত্যাদি একজন ব্যবসায়ীর সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সবকিছু ঠিকমতো পরিচালিত ও পরিচালনা করা যায় তবে ব্যবসায় সফলতা অর্জনের পথ অনেকটাই সুগম হবে
এই কন্টেন্ট টি একজন মানুষকে তার ক্যারিয়ার ও ব্যবসায় সফল হতে সাহায্য করবে।
ব্যবসায় সফল হওয়ার জন্য সততা আর একাগ্রতা যে ভীষণ প্রয়োজন তা একজন ব্যবসায়ী এই কন্টেন্ট থেকে শিক্ষা নিতে পারবে।
হাদিসে আছে “আল্লাহ ব্যবসা কে করেছেন হালাল এবং সুদকে করেছেন হারাম। ”
তাই বলা যায়, হালাল উপায়, ধৈর্যের সাথে এবং নিষ্ঠার সাথে যদি ব্যবসায়কে পরিচালনা করা যায় জীবনে সফল হওয়া যায়। এই কনটেন্টটি পড়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখক কে।🌷
“সততাই ব্যবসার মূলধন”।মহান আল্লাহ তা’লা ব্যবসাকে হালাল করেছেন। রাসূল(সাঃ) বলেছেন “একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সাটিফিকেট পাবে”।সুনির্দিষ্ট নিয়ম- কানুন মেনে অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আপনার কনটেন্টটি একজন নতুন ব্যবসায়ীয় জন্য অসাধারণ একটি গাইড লাইন হিসেবে কাজ করবে ইনশাআল্লাহ। চমৎকার কনটেন্টটি উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
একজন ব্যবসায়ীর সৎ ও নিষ্ঠাবান হওয়া উচিত। কালোবাজারি ও অসততার মাধ্যমে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় না। নতুন ব্যবসায়ীদের কন্টেন্টটি অনেক উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।
ব্যবসা করা সুন্নত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স)ব্যবসার মূল মন্ত্র হিসেবে সততাকে প্রাধান্য দিয়েছেন। সুতরাং সততাকে ব্যবসায়ের মূলমন্ত্র করে সাথে উপরোক্ত অন্যান্য গুণাবলী গুলো যোগ করলে একজন ব্যক্তি অবশ্যই ব্যবসায় সফলতা অর্জন করবে। অত্যন্ত চমৎকার এবং সময়োপযোগী একটি উপস্থাপনা।
আসসালামু আলাইকুম।
রিজিকের ১০ টি অংশ।তন্মধ্যে ৯ টি অংশ ব্যবসা – বাণিজ্যে নিহিত। একজন সফল ব্যবসায়ি হতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি সঠিক ব্যবসায়িক পরিকল্পনা গ্রহন করে উদ্যোগ ও প্রশাসনিক দক্ষতার প্রয়োজন।
হাদিছে আছে ,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন, “একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে ।”
তাই অসৎ পথ অবলম্বন না করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায়।
একজন সফল ব্যবসায়ি হয়ে জীবনকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সফল ব্যবসায়ি হওয়ার গাইডলাইন নিয়ে লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
সততার সাথে কাজ করলে কেবল জীবনে উন্নতি সম্ভব। অসৎ উপায় কাজ করলে কিছু সময় এর জন্য জীবনে সাফল্য আসলেও তাহ টিকে না। কিছু দিন পর তাহ নষ্ট হয়ে জায়। হাদিসে আছে **সততাই ব্যবসার মূলধন** সুতরাং জীবনে বড় কিছু হতে চাইলে অবশ্যই সততার এবং ইমান এর সাথে কাজ করতে হবে।
উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য প্লানিং এবং প্রোগ্রামিং সঠিক গাইডলাইন মেনে করতে হবে তাহলেই কেবল একটি প্রকল্প দ্বার করানো যাবে। সঠিক প্লানিং এবং প্রোগ্রামিং এরজন্য উপযুক্ত মেথড ও এপ্রোচ নির্বাচন করতে হয় আর সেখানেই একজন উদ্যোক্তার সফলতা ও ব্যর্থতা নির্বাচিত হয়। তবে সর্বোপরি বলা যায় উদ্যোক্তা সফল বা অসফল যেমনই হোক সততা বিদ্যমান থাকা অতি জরুরী। সৎ ব্যক্তি পরাজয়ের সম্ভাবনা মাথায় রেখেও সততা আঁকড়ে ধরে আর সে সততার মধ্য দিয়েই সফল হয়। ধন্যবাদ কন্টেন্ট রাইটারকে এত সুন্দর শিক্ষামূলক লিখা উপহার দেয়ার জন্য।
সফল ব্যবসায়ী হতে অবশ্যই নিজেকে সৎ রাখতে হবে। আর অবশ্যই সফল ব্যবসায়ী হওয়ার প্রবল আগ্রহও থাকতে হবে। সফল ব্যবসায়ী হতে হলে নিজেকে সৎ রাখা, আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া, প্রবল আগ্রহ থাকা, অভিজ্ঞতা অর্জন করা এই বিষয় গুলো খুবই প্রোয়জন। তাই আমরা সফল ব্যবসায়ী হতে এই বিষয় গুলো খেয়াল রাখব।
পরিশেষে এটাই বলব নিজে সৎ থাকলে আর সঠিক ভাবে ব্যবসায় শ্রম দিলে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই সাহায্য করবেন ইনশাআল্লহ।
একজন মানুষ ব্যবসায় সফল হওয়া এবং ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপায় রয়েছে:যে উপায় গুলো ফলো করলে একজন ব্যবসায়ীর সফলতা অর্জন করতে সাহায্য হবে। এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সফল ব্যবসায়ি হওয়ার গাইডলাইন নিয়ে লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও সফল হওয়া যায় । সততাই ব্যবসার মূলধন। কন্টেন্টা অসাধারন। অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসায়কে ধরে রাখ যায় এবং সফল হওয়া যায়।সততাই ব্যবসার মূলধন।কনটেন্ট টা অসাধারণ। অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে।
InshAllah
একজন সফল ব্যাবসায়ী হতে এই ১১ টি দিক নির্দেশনা খুবই উপযোগি
ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য
একজন মানুষকে সফল হতে হলে অবশ্যই সততা ও ঈমানের সহিত কাজ করতে হবে।
সততাই ব্যবসার মূলধন**।হাদিছে আছে ,,আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স)বলেছেন ,একজন সৎ ব্যবসায়ী জান্নাতের সার্টিফকেট পাবে।মাশাআল্লাহ। কোনো মানুষ যদি চাই ব্যবসায়ে সাফল্য অর্জন করতে সে যেন তার সততা ধরে রাখে। সৎ ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো ব্যবসায়ী ধরে রাখতে পারে না ।আপনার কন্টেন্টের মাধ্যমে নতুন অনেক কিছু জানতে পারি ৷আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর সুন্দর কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
একটি সফল লাভজনক ব্যবসা করার উপায় হলো প্রতিযোগীদের থেকে আলাদা কিছু করা।
একটি সফল লাভজনক ব্যবসা করার উপায় হলো প্রতিযোগীদের থেকে আলাদা কিছু করা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকলে একজন ব্যাবসায়ী ব্যাবসার সটিক হিসাব রাখতে পারে না। আর সটিক হিসাব রাখতে না পারলে সে ব্যাবসায় হারবে।মানুষের সততায় ব্যবসার মূল চাবিকাটি
সফল ব্যবসায়ের ১১টি নির্দেশনা থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ 🥰
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক কিছু জানতে পারলাম। সততা এবং নিষ্ঠার সাথে ব্যাবসা করলে সফল হওয়া যায়। অসদুপায় অবলম্বনকারী কোনো একদিন দমন হবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । অসৎ পথ অবলম্বনকারী ও কলোবাজারি করে কখনো ব্যবসায়ী ধরে রাখতে পারে না ।আমাদের নবী একজন সৎ ব্যাক্তি ছিলেন,,, আমরা তার প্রিয় বান্দা,,,,,, তাই সে যে ভাবে দিক নিদেশনা দিয়েছেন আমরা সেই ভাবেই চলবো,,ইনশাআল্লাহ
সৎভাবে ব্যবসায় জগতে ঠিকে থাকার জন্য এই উপায়গুলো অনেক উপকারি।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারলাম😊
ব্যবসায় সফল হতে হলে ব্যবসার প্রতি মন থাকতে হবে আর মনের মধ্যে ব্যবসা থাকতে হবে। কঠোর পরিশ্রম আর লেগে থাকার ইচ্ছে থাকলেই ব্যবসায় উন্নতি করা যায়
ব্যবসায় সফল হওয়ার উল্লেখিত এগারোটি কারণই যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগোপযোগী।
ব্যবসা অনেকেই করে তবে সফল ব্যবসায়ি সবাই হয় না। একজন সফল ব্যবসায়ি হওয়ার জন্যে কিছু গুন থাকা লাগে। যেমন ব্যবসায় সম্পর্কে পুর্নাঙ্গ ধারনা থাকা, পন্যের বাজার সম্পর্কে ধারনা রাখা,পন্যের চাহিদা নিরুপন করে সে অনুযায়ী পন্যের যোগান দেওয়ার সক্ষমতা থাকা,ব্যবসায়ের সামগ্রিক দিক বিবেচনা করে সঠিক পরিকল্পনা প্রনয়ণ করে সে অনুযায়ী ব্যবসায় পরিচালনা করা,ব্যবসায়ের কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা,কর্মীদের প্রেষনা প্রদানের মাধমে কাজ করিয়ে নেওয়ার দক্ষতা থাকা ইত্যাদি গুন থাকলে একজন ব্যবসায়ি তার ব্যবসায়ে সফলতা অর্জন করতে পারবে বলে আমি মনে করি।এই কন্টেটেও একই কথা বলা হয়েছে। একজন সফল ব্যবসায়ি হতে হলে অবশ্যই উল্লেখিত উপায় গুলো সম্পর্কে ধারনা রাখতে হবে এবং সে অনুযায়ী ব্যবসায় পরিচালনা করতে হবে।
এই আর্টিকেল ব্যবসার সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের জন্য খুবই গুরত্বপূর্ণ হবে।তাই এই আর্টিকেটি প্রত্যেককে পড়া উচিত।
সফল ব্যবসায়ের ১১ ট নির্দেশনা থেকে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম❤️
এই আর্টিকেল ব্যবসার সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের জন্য খুবই গুরত্বপূর্ণ হবে।তাই এই আর্টিকেটি প্রত্যেককে পড়া উচিত।
একজন সফল ব্যবসায়ী হতে যেমন ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার প্রয়োজন আছে তেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা ও সততারও প্রয়োজন আছে। সততাই ব্যবসায়ের মূল চাবিকাঠি। পণ্যের গুণগত মান যত ভাল হবে সফলতাও তত আসবে।
সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করলে ব্যবসাকে ধরে রাখা যায় ও উন্নতি করা যায় । সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার পাশাপাশি ব্যবসায় উন্নতির জন্য প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা।