চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হবো কেনো

Spread the love

ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায়  খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো। আজকের এই আলোচনায় আমি তুলে ধরব কেন উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া  সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে। আমরা এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে। উভয় বিকল্পেরই তাদের যোগ্যতা রয়েছে, তবে আসুন জেনে নেওয়া যাক কেন একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ হতে পারে যা আপনি খুঁজছেন, একটি নিয়মিত চাকরির  পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে৷

1. স্বাধীনতা এবং নিয়ন্ত্রণ:

উদ্যোক্তা আপনাকে অবিশ্বাস্য স্বাধীনতা এবং নিয়ন্ত্রণ দেয়। কঠোর নিয়মের সাথে নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনার নিজের জাহাজের ক্যাপ্টেন হওয়ার মতো। আপনি কি করবেন তা নির্ধারণ করুন, দিক নির্বাচন করুন এবং আপনার ধারণার উপর ভিত্তি করে আপনার ব্যবসাকে আকার দিন। এটা শুধু দায়িত্বে থাকা সম্পর্কে নয়; এটি সৃজনশীল হওয়ার স্বাধীনতা, সুযোগ নেওয়া এবং আপনার নিজের ভবিষ্যত পরিচালনা করার বিষয়ে। এই স্বাধীনতা আপনাকে নিজের মনের মতো অনুভব করাই, উদ্যোক্তা যাত্রাকে একটি ব্যক্তিগতভাবে পুরস্কৃত করা অ্যাডভেঞ্চারে পরিণত করে যেখানে আপনার সাফল্য এবং ব্যর্থতাগুলি সরাসরি আপনার পছন্দের সাথে যুক্ত। সহজ কথায়, উদ্যোক্তা হল আপনার মত করে কিছু করার স্বাধীনতা।

2. আবেগ এবং উদ্দেশ্য: 

উদ্যোক্তা আবেগ এবং উদ্দেশ্য দ্বারা তৈরি করা হয়। এটা শুধু বেতনের জন্য কাজ করার বিষয়ে নয়;এটি স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার বিষয়| এতে একজন উদ্যোক্তা হিসাবে, আপনি যা পছন্দ করেন তা অনুসরণ করার এবং অর্থপূর্ণ কিছু তৈরি করার সুযোগ পান। আপনি যখন আপনার কাজ সম্পর্কে আগ্রহী হন, তখন এটি একটি কাজের মতো কম এবং উদ্দেশ্যমূলক ভ্রমণের মতো বেশি মনে হয়। একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনাকে আপনার ধারণা গুলোকে  বাস্তবে আনতে এবং বিশ্বকে নতুন কিছু উপহার দিতে সাহায্য করে। এটা শুধু কাজ করার মধ্যে এবং আপনি যা করেন তা নিয়ে প্রতিদিন উত্তেজিত হয়ে জেগে উঠার পার্থক্য দেখায়|

3. সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনা :

উদ্যোক্তা সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়। একটি নির্দিষ্ট বেতনের সাথে একটি নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া মানে আপনার আয় সীমাবদ্ধ নয়। সফল ব্যবসাগুলি অর্থপূর্ণ লাভ আনতে পারে, যা আপনাকে সময়ের সাথে সাথে সম্পদ তৈরি করতে দেয়। এটা অন্য কারো গাছ থেকে ফল বাছাই করার পরিবর্তে আপনার আর্থিক বাগান বৃদ্ধি করার সুযোগ থাকার মত. যদিও এতে অনেক

 ঝুঁকি জড়িত, সম্ভাব্য পুরষ্কারগুলি উল্লেখযোগ্য। আপনার কঠোর পরিশ্রম সরাসরি আপনার আর্থিক সাফল্যকে প্রভাবিত করে, যথেষ্ট আর্থিক বৃদ্ধির সুযোগ দেয়। মোটকথা, উদ্যোক্তা প্রথাগত কর্মসংস্থান দ্বারা নির্ধারিত সীমার বাইরে উচ্চ লক্ষ্য অর্জন এবং আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের স্বাধীনতা প্রদান করে, আপনার প্রচেষ্টাকে সমৃদ্ধির পথে পরিণত করে।

4. উদ্ভাবন এবং সৃজনশীলতা:

উদ্যোক্তা উদ্ভাবন এবং সৃজনশীলতার জন্য একটি খেলার মাঠ। এটা শুধুমাত্র নিয়ম অনুসরণ সম্পর্কে নয়; এটা তাদের পুনর্লিখন সম্পর্কে. একজন উদ্যোক্তা হিসেবে, আপনার স্বাধীনতা আছে ভিন্নভাবে চিন্তা করার, নতুন ধারণা প্রবর্তন করার এবং আপনার শিল্পে অগ্রণী পরিবর্তনের। এটি একজন শিল্পী হওয়ার মতো, আপনার ব্যবসাকে অনন্য স্ট্রোকের মাধ্যমে আকার দেওয়া যা ভিড়ের মধ্যে আলাদা। সৃজনশীলতা শুধু উত্সাহিত করা হয় না; এটা সাফল্যের জন্য অপরিহার্য। আপনি একটি নতুন পণ্য, পরিষেবা ডিজাইন করছেন বা বিদ্যমান প্রক্রিয়াগুলিকে উন্নত করছেন না কেন, উদ্যোক্তা আপনাকে আপনার কল্পনাপ্রসূত ধারণাগুলিকে জীবিত করতে দেয়৷ উদ্ভাবনের এই অবিরাম সাধনা শুধুমাত্র আপনার ব্যবসাকে সতেজ রাখে না বরং আপনাকে এমন একটি বিশ্বে একটি ট্রেলব্লেজার হিসাবে অবস্থান করে যা সাধারণের বাইরে চিন্তা করতে ইচ্ছুকদের পুরস্কৃত করে।

5. কাজের সময়সূচীতে নমনীয়তা:

উদ্যোক্তা হাওয়া একটি নমনীয় কাজের সময়সূচী অফার করে, যা আপনাকে আপনার সময়ের মাস্টার হতে দেয়। নির্দিষ্ট সময়ের সাথে প্রথাগত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়ার অর্থ হল আপনি আপনার নিজের কাজের সময় সেট করতে পারেন, যাতে আপনার জীবনধারার সাথে মানানসই একটি ভারসাম্য বজায় থাকে। এটি একটি ব্যক্তিগতকৃত ঘড়ির মতো যা আপনার জীবনের চারপাশে ঘোরে, অন্যভাবে নয়৷ আপনি একজন  আরলি বার্ড বা নাইট আউল হোন না কেন, আপনার নিজের বস হওয়া আপনাকে কাজ করার নমনীয়তা দেয় যখন আপনি সবচেয়ে বেশি উত্পাদনশীল হন৷ আপনার কাজের সময় নির্ধারণ করার ক্ষমতা প্রথাগত চাকরিতে খুব কমই পাওয়া যায় তাই একজন উদ্যোক্ত| হওয়া আপনার সময়ের উপর নিয়ন্ত্রণের মাত্রা যোগ করে। এই নমনীয়তা একটি স্বাস্থ্যকর কর্ম-জীবনের ভারসাম্য বৃদ্ধি করে |

6. নিজের কিছু তৈরি করা: 

উদ্যোক্তা হাওয়া হল আপনার নিজস্ব কিছু তৈরি করা। এটি একটি কাজের চেয়ে বেশি; এটি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি, গঠন এবং বৃদ্ধির একটি যাত্রা। মনে করুন আপনি মাটি থেকে একটি বাড়ি নির্মাণ করছেন, প্রতিটি ইট আপনার প্রচেষ্টা এবং সংকল্পের প্রতিনিধিত্ব করে। তৃপ্তি আসে শুধু স্থপতি হওয়া থেকে নয় বরং আপনার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে কাঠামোটি বিকশিত হতে দেখে। উদ্যোক্তা মালিকানার গভীর অনুভূতি প্রদান করে, যেখানে সাফল্য এবং বাধাগুলি আপনার করা পছন্দগুলির সাথে জড়িত। এটি একটি উত্তরাধিকার নির্মাণের আনন্দ, বিশ্বে একটি অমোঘ চিহ্ন রেখে যেতে পারে। সংক্ষেপে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া মানে এমন একটি গল্প তৈরি করা যা আপনার উত্সর্গ, স্থিতিস্থাপকতা এবং স্থায়ী কিছু তৈরি করার ইচ্ছাকে প্রতিফলিত করে।

7. শেখা এবং বৃদ্ধি:

উদ্যোক্তা শেখার এবং বৃদ্ধির একটি অবিচ্ছিন্ন যাত্রা। এটা শুধু একটি চাকরি থাকার বিষয়ে নয়; এটি প্রতিদিনের বিকশিত সম্পর্কে| এমন একটি পথ কল্পনা করুন যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ নতুন দক্ষতা এবং অন্তর্দৃষ্টি অর্জনের সুযোগ হয়ে ওঠে। একজন উদ্যোক্তা হিসাবে, আপনি ধ্রুবক আবিষ্কারের ল্যান্ডস্কেপের মধ্য দিয়ে নেভিগেট করেন। বাজারের প্রবণতা আয়ত্ত করা বা আপনার ব্যবসায়িক দক্ষতাকে সম্মান করা যাই হোক না কেন, প্রতিটি অভিজ্ঞতা আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাদার বিকাশে অবদান রাখে। এই শিক্ষা পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; এটি হ্যান্ডস-অন, ব্যবহারিক এবং সরাসরি আপনার ব্যবসার জন্য প্রযোজ্য। উদ্যোক্তা যাত্রা হল একটি শ্রেণীকক্ষ যেখানে আপনার ব্যবসায়িক বুদ্ধি প্রসারিত হয় এবং আপনার স্থিতিস্থাপকতা শক্তিশালী হয়, অবশেষে আপনাকে আরও জ্ঞানী এবং অভিযোজিত ব্যক্তিতে পরিণত করে।

8. চাকরি তৈরি করা এবং প্রভাব:

 উদ্যোক্তা হওয়া  ব্যক্তিগত সাফল্যকে অতিক্রম করে, আপনি যদি একজন উদ্যোক্ত হন তাহলে আপনি অন্যদের জন্য কর্মস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেন, এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদানের মাধ্যমে কমিউনিটিতে  অতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারেন।

চাকরি বা উদ্যোক্তা হওয়া নির্বাচন করা ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ। এটি চ্যালেঞ্জ এবং বিষয়ে ভরা একটি যাত্রা, যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখেন এবং নিজের   ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে যান, যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা গুলি অন্তহীন।

116 thoughts on “চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হবো কেনো”

  1. আমাদের দেশে ডিগ্রিধারী বেকারের সংখ্যা অনেক বেশি। বড় ডিগ্রি অর্জন করে তারা নিয়মিত চাকরির পিছনে ছুটে চলেছে যা তাদেরকে দিনশেষে শুধু হতাশা ছাড়া আর কিছুই দিচ্ছে না। আর এই ক্ষেত্রেই যদি তারা চাকরির পিছে না ছুটে অল্প কিছু অর্থ বিনিয়োগ করে একজন উদ্যোক্তা হয়। তাহলে তারা নিজের স্বকর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি অন্যদের জন্যও কর্মসন্ধান গড়ে তুলতে পারেন। একজন উদ্যোক্তা হলে অনেক কিছুই নিজের ইচ্ছে মতো করা যায়। নিজের মেধা, সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করা যায়।উদ্যোক্তা হওয়ার ফলে আমরা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখতে পারি নিজের ভুল গুলো সম্পর্কে জানতে পারবো এবং সে-ই ভুল থেকে সঠিক শিক্ষা নিয়ে অন্যদের-ও এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে পারবো। উপরের প্রত্যেকটি পয়েন্ট উদ্যোক্তা হওয়ার পরের সুফলসমূহ এর দিককেই নির্দেশ করে।

    Reply
    • আসসালামু আলাইকুম

      ক্যারিয়ার গড়ার জন্য চাকরি না উদ্যোক্তা কোনটা বেছে নিবো।কোনটায় নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলবো।তবে বেশির ভাগ মানুষই চায় চাকরি করতে, বড় ডিগ্রী অর্জন করে যখন চাকরির পিছনে ছুটে কিন্তুু যখন প্রত্যাশিত চাকরি না পাওয়ার অনেকেই হতাশায় ভুগছে।
      তাই এই সময়ই চাকরি খুজার পিছনে সময় নষ্ট না করে অল্প কিছু পুজি নিয়ে উদ্যোক্তা হওয়া সম্ভব। এখানে আপনি নিজের ক্রিয়েটিভিটি দিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠান ঘড়ে তুলতে পারবেন। নিজের আবেক,কাজের প্রতি ভালোবাসা রেখে পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারবেন।চাকরিতে ধরা বাদা কিছু উপার্জন হয়ে থাকে।কিন্তুু উদ্যোক্তায় সীমাহিন উপার্জন করার সম্ভাবনার দার খুলে দেয়। উদ্যোক্তা জীবনে আপনার স্বাধীনতা আছে। কারও অধীনে বা ধরা বাদা কেন নিয়মে থাকতে হয় না।
      সব চেয়ে বড় পাওয়া হলো উদ্যোক্তাতা নিজেদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা হয়।
      মোট কথা, উদ্যোক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায়। সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো লেখক ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন।

      অনেক ধন্যবাদ লেখক কে,এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য।
      আমি মনে করি যারা উদ্যোক্তা হতে চান এই কন্টেন্টি পরলে অনেক উপকৃত হবেন।

      Reply
  2. চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।নীচের কন্টেন্ট টি পড়ে আমরা বুঝতে পারবো কেন উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে।

    Reply
  3. ক্যারিয়ার করার যাত্রায় আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পাই চাকরি করব না উদৌক্তা হবো । তবে বেশিরভাগ মানুষই চাই চাকরি করতে আর সেটা যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো আর কথাই নেই । সরকারি চাকরি মানেই সোনার হরিণ। উদৌক্তা হওয়ার প্রতি তেমন কোনো আগ্ৰহ দেখায় না কেউ। সবাই চাকরির পেছনে ছুটে কেউ সফল হন আবার কেউ জীবনের অনেকটা সময় নষ্ট করে ফেলেন। চাকরি জীবীদের জীবনে সময় ধরা বাধা কিন্তু যারা উদৌক্তা তাদের জীবন স্বাধীন । সব থেকে বড় কথা হলো উদৌক্তারা নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দেয় এটা জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তি। উদৌক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে সব বিষয় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন । লেখকের অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বিষয় টি তুলে ধরার জন্য। এই কন্টেন্টি পড়লে অনেকেই অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
    • উদ্যোক্তা হয়ে উঠা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ। চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হবো কেন।ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হোন। উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে। একটি নিয়মিত চাকরির পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে উদ্যোক্তা হওয়াই ভালো কাজ।এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ চাকরির পিছনে না ছুটে কিভাবে উদ্যোক্তা হয়ে উঠা যায় জানতে পারলাম।

      Reply
  4. আমরা নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক চিন্তা ভাবনা করি। চাকরির পেছনে ছুটতে
    থাকি। কিন্তু একজন উদ্যোক্তা হওয়া এর ছেয়ে সহজ। এই কনটেন্ট হতে আমরা জানতে পারি একজন উদ্যোক্তা হওয়া কতটা সাহায্য করতে পারে আমদের জীবনে।

    Reply
  5. কঠোর নিয়মের সাথে নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনার নিজের জাহাজের ক্যাপ্টেন হওয়ার মতো। এখানে আছে স্বাধীনতা এবং নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা। যেখানে আপনার সাফল্য এবং ব্যর্থতাগুলি সরাসরি আপনার পছন্দের সাথে যুক্ত। একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনাকে আপনার ধারণা গুলোকে বাস্তবে আনতে এবং বিশ্বকে নতুন কিছু উপহার দিতে সাহায্য করে।

    Reply
  6. উদ্যোক্তাগণ হলেন আবিষ্কারক, উদ্ভাবক, সৃজনশীল। উদ্যোগ হল স্বাধীন পেশা। নিজ ব্যবসা। অন্যের অধীনে চাকুরি না করে, নিজের অধীনে চাকুরি দেয়া। উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে আসে অনেক রকম চ্যালেঞ্জ, ঝুঁকি; সেইগুলি অর্জনের অভিজ্ঞতায় একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠেন সাহসী, চ্যালেঞ্জিং। এজন্য অবশ্যই আগে শিখতে হবে ব্যবসা-নিয়মাবলি।
    এখানে আছে স্বাধীনতা এবং নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা। সর্বোপরি ব্যবসা সুন্নাত। এতে রয়েছে অনেক বরকত। সৎ ব্যবসায়ীরা কিয়ামাতের দিন শহীদ, সিদ্দিক ও নবীদের সাথে থাকবে।
    ফলত চাকুরিজীবি হওয়ার চেয়ে ব্যবসায়ী (উদ্যোক্তা) হওয়া সর্বদিক দিয়ে কল্যাণ বয়ে আনতে ও আর্থিকভাবে আরও স্বাবলম্বী করতে সহায়তা করে।

    Reply
  7. কথা গুলো আমার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারন আমরা মানুষ জাতি খুব সহজে হার মেনে নেই। এই জীবন চলার পথে আমাদের হার না মেনে লড়াই করে জেতে হবে। এটি পড়ে আমার মনে হচ্ছে যে না আমরা চাইলে সব কিছুই করতে পারি তাই আমার খুব অনুপ্রাণিত লাগছে।

    Reply
  8. আসসালামু আলাইকুম
    উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।, যে পেশার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।বর্তমান যুগে চাকরির সমস্যা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে সেই সময়টি যদি আপনি একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে কাজে লাগান এবং নিজেই নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করেন তাহলে দেশের বেকারত্ব হ্রাস পাবে।

    Reply
    • একজন ব্যাক্তি তার ক্যারিয়ার তৈরির ক্ষেত্রে যদি স্বাধীনচেতা, নিজ দক্ষতার বিকাশ, চ্যালেন্জের মুখোমুখি হতে পারে তবে তার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা একটি উওম পথ।

      Reply
  9. আমরা উদ্যোক্তা হবো নাকি চাকরির পিছনে ছুটব।এই প্রশ্ন আমাদের সকলের মনে। তব এই কন্টেন্টটি পড়লে সেই দ্বিধা কাটিয়ে উঠতে পারে।উদ্যোক্তা একটি মুক্ত পেশা। উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে আপনার অনেক চিন্তা ভাবনা বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন।তবে সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগত।উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে অনেক বেকারত্ব হ্রাস পাবে।

    Reply
  10. এই কনটেন্ট টি পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো। আমার ও স্বপ্ন একজন উদ্যোক্তা হওয়া। একজন সফল উদ্যোক্তা ই পারে নিজেকে দেশ ও দশের জন্য কাজে লাগাতে। যারা এখনও চাকরির জন্য বসে আছেন তাদের বলব সময় নষ্ট না করে ভেবে দেখতে পারেন। চাকরির পেছনে না ছুটে কেনো উদ্যোক্তা হবেন বুঝতে হলে কনটেন্ট টি পড়ুন।

    Reply
  11. চমৎকার একটি কন্টেন্ট।বর্তমান চাকরির বাজারের যে পরিস্থিতি তা বিবেচনা করলে তরুণদের উচিৎ উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা আর সমাজের উচিৎ তাদের এই পদক্ষেপে তাদের ছোট করে না দেখে উৎসাহ দেয়া এবং সহযোগিতা করা।

    Reply
  12. বর্তমান পরিস্থিতি তে চাকরি সোনার হরিণের মতো।চাকরি থেকে ভালো হয় উদ্যোক্তা হলে।এতে শুধু একজন না পাশাপাশি অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়।কন্টেন্টটির মাধ্যমে আমরা চাকরি থেকে কেন উদ্যোক্তা হতে বেশি আগ্রহী হবো সেটা বুঝতে পারি।

    Reply
    • বর্তমান পরিস্থিতি তে চাকরি সোনার হরিণের মতো।আমার স্বপ্ন একজন উদ্যোক্তা হওয়া। একজন সফল উদ্যোক্তা ই পারে নিজেকে দেশ ও দশের জন্য কাজে লাগাতে। এতে শুধু একজন না পাশাপাশি অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়।কন্টেন্টটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি উদ্যোক্তা হওয়াকেই পছন্দ করি। কন্টেন্টটি সকলে র জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

      Reply
  13. কথাগুলো মনে হয়েছে আমার মনের কথা কে কেউ যেন পড়ে ফেলেছে।উদ্যোক্তা হাওয়া হল আপনার নিজস্ব কিছু তৈরি করা। এটি একটি কাজের চেয়ে বেশি; এটি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি, গঠন এবং বৃদ্ধির একটি যাত্রা। মনে করুন আপনি মাটি থেকে একটি বাড়ি নির্মাণ করছেন, প্রতিটি ইট আপনার প্রচেষ্টা এবং সংকল্পের প্রতিনিধিত্ব করে। তৃপ্তি আসে শুধু স্থপতি হওয়া থেকে নয় বরং আপনার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে কাঠামোটি বিকশিত হতে দেখে।একজন উদ্যোক্তা হিসাবে, আপনি ধ্রুবক আবিষ্কারের ল্যান্ডস্কেপের মধ্য দিয়ে নেভিগেট করেন।পোস্ট এর প্রতিটি কথা বর্তমান যুগোপযোগী পেশার তথা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য ধ্রুব সত্য। কথাগুলো মনে হয়েছে আমার মনের কথা কে কেউ যেন পড়ে ফেলেছে।

    Reply
  14. মহামারিতে বেকারত্ব বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। কলকারখানা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক মন্দার ছায়া বিস্তার করেছে বিশ্বব্যাপী। সমাজের কাছে দায়বদ্ধতা থেকে শিক্ষিত তরুণ-তরুণীদের নতুন কিছু চিন্তা করার সময় এসেছে। চাকরি করার প্রবণতা থেকে বেরিয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমেই চাকরি দেওয়া সম্ভব। সফল উদ্যোক্তা গতিশীল নেতৃত্ব দানের অধিকারী হয়ে থাকেন। উদ্ভাবনী শক্তির বলে তারা উৎপাদন প্রক্রিয়ার নতুন উন্নয়ন কৌশল গ্রহণ এবং তা ব্যবহার করে।ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা যদি বড় হন, তাহলে তারা আরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান করতে পারবে। এ লক্ষ্যে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকেও নতুন করে সাজানো দরকার।উদোক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে সব বিষয় গুলো সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন ।

    Reply
  15. ক্যারিয়ার চিন্তায় আমরা সবাই কমবেশি বিভ্রান্তিতে পড়ি।কঠোর নিয়ম শৃঙ্খলের চাকরির বিপরীতে উদ্যোক্ত হওয়ার স্বপ্ন হতে হবে আকর্ষণীয় বিকল্প। উদ্যোক্ত একটি মুক্ত পেশা।এখানে উদ্যোক্তা সম্পূর্ণ স্বাধীন। তাই উদ্যোক্তা হতে আপনাকে দল স্বাধীনতার জন্য আকুল হতে হবে,নিজেকে তৈরি করতে হবে নতুন উদ্যোমে।হুঁচট না খেলে কেউ হাঁটা শিখেনা,তাই হুঁচট খাওয়ার ভয়ে উদ্যোক্ত হওয়া থেকে পিছিয়ে যাওয়া উচিত নয়।জীবনের এই চ্যালেঞ্জিং পথে নিজের এডভেঞ্চার সফলতায় পরিবর্তন করতে আপনাকে বারবার উঠে দাঁড়াতে হবে। তাছাড়া একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের নয় অন্যান্য বেকারদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের দাঁড় উন্মোচন করতে সক্ষম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ নতুন প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হতে প্রয়োজনীয় বিষয় তুলে ধরার জন্য। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  16. ক্যারিয়ার চিন্তায় আমরা সবাই কমবেশি বিভ্রান্তিতে পড়ি।কঠোর নিয়ম শৃঙ্খলের চাকরির বিপরীতে উদ্যোক্ত হওয়ার স্বপ্ন হতে পারে আকর্ষণীয় বিকল্প। উদ্যোক্তা একটি মুক্ত পেশা।এখানে উদ্যোক্তা সম্পূর্ণ স্বাধীন। তাই উদ্যোক্তা হতে আপনাকে স্বাধীনতার জন্য আকুল হতে হবে,নিজেকে তৈরি করতে হবে নতুন উদ্যোমে।হুঁচট না খেলে কেউ হাঁটা শিখেনা,তাই হুঁচট খাওয়ার ভয়ে উদ্যোক্তা হওয়া থেকে পিছিয়ে যাওয়া উচিত নয়।জীবনের এই চ্যালেঞ্জিং পথে নিজের এডভেঞ্চার সফলতায় পরিবর্তন করতে আপনাকে বারবার উঠে দাঁড়াতে হবে। তাছাড়া একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের নয় অন্যান্য বেকারদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের দাঁড় উন্মোচন করতে সক্ষম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ নতুন প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হতে প্রয়োজনীয় বিষয় তুলে ধরার জন্য। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  17. ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হব। উদৌক্তা হলে জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে বিষয় গুলো লেখক বিস্তারিতভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন, যা থেকে অনেকেই অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  18. চাকরী নাকি উদ্যোক্তা কোনটা জীবনে সফলতা বয়ে আনে?
    এই প্রশ্নের সমাধান এই কন্টেন্টটি দিতে পারে।যারা বর্তমান সময়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন আশাকরি এই লেখাটি তাদের জন্য খুব উপকারে আসবে।

    Reply
  19. বর্তমানে চাকরি পাওয়াটা অনেক দুঃসাধ্য, চাকরি পাওয়ার জন্য মানুষ যে পরিমাণ ইনভেস্ট করছে আমি করি সেই টাকা দিয়ে কোন কিছুর উদ্যোগ নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ,একজন উদ্যোগতা কারো অধিনে না থেকে নিজের মতো করে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারে,

    Reply
  20. বর্তমান সময়ে অনেকই চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্দোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।আবার অনেকেই বুঝতে পারেন না, করেন কোনটা করলে ভালো হয়।
    আপনি কেনো একজন উদ্দ্যোক্তা হবেন,আর উদ্দ্যোক্তা হতে হলে কি কি বিষয় লক্ষ্য করা উচিত এই কনটেন্টে সুন্দর করে লেখা আছে।
    আশা করি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন ☺️।

    Reply
  21. চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো? এই আর্টিকেলে তুলে ধরা হয়েছে কেন চাকরি খোঁজার থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে। আপনি যদি স্বাধীনচেতা ও সৃজনশীল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য আকর্ষণীয় পেশা।

    Reply
  22. ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষই চাই চাকরি করতে আর সেটা যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো আর কথাই নেই । সরকারি চাকরি মানেই সোনার হরিণ।তবে এখন চাকরির বাজারে যেন আগুন।চাকরি পাওয়াটা এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর চাকরির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে অনেকের অর্ধেক বয়সই চলে যায়।তারা পরবর্তীতে উদ্যোগতা হওয়ার প্রতিও তেমন কোনো আগ্ৰহ দেখায় না।যার ফলে দেশে দিন দিন বেকারত্বের হারও বাড়ছে। একজন উদৌক্তা নিজে যেমন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দেয় যা বেকারত্ব দূর করার ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। উদৌক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে সব বিষয় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন, যা অনেক উপকৃত।

    Reply
  23. চাকুরী পিছনে না আমরা উদ্যোগতা কেনো হব তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য লেখকে ধন্যবাদ। চাকুরী হচ্ছে অন্যের অধীনে কাজ করা আর উদ্যোগতা হচ্ছে নিজে সাবলম্বি হওয়ার পাশাপাশি অন্যের জন্য কাজ ব্যবস্থা করা।

    Reply
  24. ক্যারিয়ার তৈরীর ক্ষেত্রে অনেকেই চায় চাকরি করতে আর সেই চাকরি যদি হয় সরকারি চাকরি তাহলে তো কথাই নাই । সরকারি চাকরি হলো একটি সোনার হরিণ। এখন চাকরির বাজারে যেন আগুন। চাকরি পাওয়াটা এখন কঠিন ব্যাপার। তাই চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার পরিকল্পনা করা উচিৎ। একজন উদ্যোক্তা নিজে যেমন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে, তেমনি পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দিতে পারে। যাহা বেকারত্ব দূর করার ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা রাখতে পারে। তাই আমরা বলতে পারি যে, চাকরির বাজারে না ছুটে , জীবন গড়ার খেত্রে একজন উদ্যোক্তা হওয়া উচিৎ। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন। যাহা আমাদের জন্য অনেক উপকৃত।

    Reply
  25. জীবনে ক্যারিয়ারের গুরুত্ব অপরিসীম। ছাত্রজীবনের শেষার্ধে যারা দাঁড়িয়ে আছেন এবং ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবছেন তাদের জন্য উক্ত কন্টেনটি খুবই উপযোগী। চাকরি নাকি উদ্যোক্তা? কি করবেন যারা বুজতে পারছেন না, এই কন্টেন্টটি তাদেরকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সাহায্য করবে।
    বর্তমান যুগে চাকরি নামক সোনার হরিণের পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করায় বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কারণ চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে সেই সময়টি যদি আপনি একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে কাজে লাগান এবং নিজেই নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করেন তাহলে দেশের বেকারত্ব হ্রাস পাবে।

    Reply
  26. চাকরির বাজারের যে পরিস্থিতি তা বিবেচনা করলে তরুণদের উচিৎ উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা।পরিবারের উচিৎ তাদের এই পদক্ষেপে তাদের ছোট করে না দেখে উৎসাহ দেয়া এবং সহযোগিতা করা।

    Reply
  27. উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।, যে পেশার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।বর্তমান যুগে চাকরি নামক সোনার হরিণের পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করায় বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একজন উদ্যোক্তা নিজে যেমন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে, তেমনি পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দিতে পারে। যাহা বেকারত্ব দূর করার ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা রাখতে পারে। বর্তমানে চাকরি পাওয়াটা অনেক দুঃসাধ্য, দাঁড়িয়েছে। আর চাকরির পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে অনেকের অর্ধেক বয়সই চলে যায়। তাই উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় গড়ে তোলা বুদ্ধিমানের কাজ হবে বলে আমি মনে করি বলে।প্রতিটি কথা বর্তমান যুগোপযোগী পেশার তথা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য ধ্রুব সত্য।

    Reply
  28. এই কনটেন্ট টি পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো। আমার ও স্বপ্ন একজন উদ্যোক্তা হওয়া। একজন সফল উদ্যোক্তাই পারে নিজেকে দেশ ও দশের জন্য কাজে লাগাতে।
    উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।, যে পেশার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়। বর্তমান যুগে চাকরির সমস্যা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে সেই সময়টি যদি আপনি একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে কাজে লাগান এবং নিজেই নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করেন তাহলে দেশের বেকারত্ব হ্রাস পাবে। যারা এখনও চাকরির জন্য বসে আছেন তাদের বলব সময় নষ্ট না করে ভেবে দেখতে পারেন। চাকরির পেছনে না ছুটে কেনো উদ্যোক্তা হবেন বুঝতে হলে কনটেন্ট টি পড়ুন।

    Reply
  29. আমরা সবাই জীবনে একটা কিছু করতে চাই। তখন আমরা সবাই চাকরির পিছনে ঘুরি। এই চাকরির পিছনে না ঘুরে আমরা একজন উদ্যোক্তা হতে পারি এটা একটা স্বাধীন পেশা, চাকরি না খুঁজে একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে অন্য সবার চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে পারি। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন এই কন্টেন্ট টি তে। এটা ভালোভাবে পড়ে আমরা সবাই উদ্যোক্তা হওয়ার সকল কিছু জানতে পারবো। এটা খুব সুন্দর একটি লেখা।

    Reply
  30. কন্টেন্টটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি উদ্যোক্তা হওয়াকেই পছন্দ করি। উদ্যোক্তা হলে অন্যদের জন্য কর্মস্থানের সুযোগ তৈরির মাধ্যমে সামগ্রিক অর্থনীতিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করা যায়। তাই যাদের উদ্যোক্তা হবার সুযোগ আছে তাদের চাকরি পেছনে না ছোটাছুটি না করাই উত্তম।

    Reply
  31. ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে আমরা সবাই চাকরীর পিছনে ছুটতে থাকি। আবার চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো সে পেরেশানীর মধ্যেও থাকি। আমি মনে করি উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে। একজন উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগ করে দেয়।! চাকরির পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে উদ্যোক্তা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা হলো ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। একজন উদ্যোক্তার স্বাধীন ভাবে ব্যবসা করতে গেলে
    কিছু না কিছু শিখা হয় এবং নিজের ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় না পেয়ে সামনে এগিয়ে যান। এ কন্টেন্টটিতে লেখক অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে স্বাধীন উদ্যোক্তার কথা গুলো তুলে ধরেছেন।

    Reply
    • ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা বিভ্রান্তিকর অবস্থায় পড়ে যায়,চাকরিজীবি হব নাকি নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলবো।একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চাকরি ভালো হলেও সারাজীবনের জন্য নয়।নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে,তা আমাদের দিবে অর্থনৈতিক,সামাজিক ও রাজনৈতিক মুক্তি।।
      আজকে এই কন্টেন্টে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন কেন উদ্যোক্তা হওয়ার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে।

      Reply
  32. “আল্লাহ্ ব্যবসাকে করেছেন হালাল ও সুদকে করেছেন হারাম”
    ব্যবসায়ী মানেই তাকে উদ্যোক্তা হতে হবে।চাকরির পেছনে ছুটে সময় ও শ্রম দুটোই হারিয়ে কারো চাকর সদৃশ হওয়ার চেয়ে আমার কাছে স্বাধীন উদ্যোক্তা হাওয়াটাকেই শ্রেয় মনে হয়।
    লেখককে অনেক শুকরিয়া লেখাটার জন্য।

    Reply
  33. উদ্যোক্তা হচ্ছে এমন একটি স্বাধীন পেশা, যার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।
    “আল্লাহ্ ব্যবসাকে করেছেন হালাল ও সুদকে করেছেন হারাম”
    ব্যবসায়ী মানেই হচ্ছে উদ্যোক্তা।
    একজন সফল উদ্যোক্তা অন্য সবার চাকরির ব্যবস্থা করতে পারে। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুবিধা বর্ণনা করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  34. জীবনে চলার পথে এগিয়ে যেতে হলে অব্যশই উপাজন করতে হবে। উপাজনের পথ দুইটা। চাকরি করা অথবা উদোক্তা হওয়া।আমি মনে করি চাকরি না করে উদোক্তা হয়ে স্বাধীন ভাবে কিছু করা যায়।নিজের মধ্যে থাকা গুনগুলো বিকাশ ঘটানো যায়। নিদিষ্ট আয়ের মধ্যে না থেকে স্বাধীন ভাবে ইনকাম করা সম্ভব। লেখকের এই কন্টেন্ট থেকে অনেক কিছু শিখতে পারছি বলে ধন্যবাদ।

    Reply
  35. একজন সফল উদ্যোক্তা মানে কোন কাজে দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করে অন্যদেরকে কাজের সুযোগ তৈরী করতে পারা। বর্তমান যুগে চাকরি হচ্ছে সোনার হরিণ তাই উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার জন্য উৎসাহ দেওয়া হয়েছে লেখাটিতে যা খুবই সময়োপযোগী। একজন দক্ষ উদ্যোক্তার সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়, নির্দিষ্ট সময়ের সাথে প্রথাগত চাকরির বিপরীতে স্বাধীন ভাবে কাজ করা যায়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখতে পারেন একজন সফল উদ্যোক্তা ।একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুন্দর পরামর্শ দেওয়ার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  36. অনেক মানুষ পড়াশোনা করে ভাবে চাকরি করব। কিন্তু উদ্যোক্তা হওয়ার সিদ্ধান্ত টি কতটা জীবনের জন্য সফলতা বয়ে আনে তা উক্ত কন্টেন্টি পড়ে বোঝা যাবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  37. ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো। এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে।। আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ। এটি চ্যালেঞ্জ এবং বিষয়ে ভরা একটি যাত্রা, যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখেন এবং নিজের ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে যান, যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা গুলি অন্তহীন।

    Reply
  38. চাকরি না উদ্যোক্তা হওয়া, এটা ব্যক্তির নিজস্ব চ্যালেঞ্জ। দুটো পথই খোলা থাকে, দুটো পথেই সুবিধা ও অসুবিধা আছে। নিজের যোগ্যতা ও বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ক্যারিয়ার বেছে নিলে সফলতার সম্ভাবনা বেশি।

    Reply
  39. স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার জন্য উদোক্তা একটি আকর্ষণীয় বিকল্প । কন্টেন্ট টি উদোক্তা হওয়ার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত হতে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ লেখককে উদোক্তা হওয়ার সুবিধাগুলো সুন্দরভাবে লেখার জন্য ।

    Reply
  40. উদ্যোক্তা হল নিজের মতো করে কিছু করার স্বাধীনতা। একজন উদ্যোক্তা মানে একজন পরিচালক, একজন সৃজনশীল ব্যক্তি, যিনি অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা রাখেন। নিজেকে অন্তহীন সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে এই নিবন্ধটি আপনার জন্য সহায়ক হতে পারে।

    Reply
  41. কোন ব্যক্তি যদি উদ্যোক্তা হতে পারেন, তাহলে সেখানে তাঁর কাজের স্বাধীনতা, মেধা বিকাশের সু্যোগ, উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতা এবং সীমাহীন অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে। অপরদিকে, চাকরি ব্যক্তির স্বাধীনতা, ধ্যান- ধারণা, উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতাকে খর্ব করে। তাই আমাদের উচিত চাকরির পেছনে না ঘুরে, সফল উদ্যোক্তা হওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।

    Reply
  42. চাকরি নয় নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলুন। ক্যারিয়ার নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্তিতে পড়ে। যদি স্বাধীনতা চান অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য সঠিক পথ। নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে ভয় পাবেন না সাফল্যের দিকে এগিয়ে যান এই কন্টেন্ট টি আপনাকে অনেক সাহায্য করতে পারে।

    Reply
  43. কেরিয়ার গঠণে সকলে যে দ্বিধার মধ্য দিয়ে যায় সেটা হল চাকরি করবে নাকি উদ্যোক্তা হবে। এই পরিস্থিতিতে, উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়াই সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে। কারণ, কাজের স্বাধীনতা, সৃজনশীলতা , পরিপূর্ণতা, সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনা ইত্যাদি এই সুযোগগুলো একমাত্র উদ্যোক্তাই ভোগ করতে পারে।আর চাকরির ক্ষেত্রে থাকে সীমাবদ্ধতা, পরাধীনতা,জবাবদিহিতা ইত্যাদি।
    এই কনটেন্টটিতে, নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে কিভাবে ভয়কে জয় করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে সেই সাহস যোগানো এবং পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    Reply
  44. ক্যারিয়ার গঠনে সবাই যে বিষয়টি ভাবে তা হলো সরকারি চাকরি। পড়াশোনা শেষ করে সবাই সরকারি চাকরির পেছনে ছুটে। এতে তারা জীবনের অর্ধেক টা সময় পার করে ফেলে । এ সময় তাদের মাঝে নানা রকম হতাশা কাজ করে। তাদের মধ্যে থেকে খুব কম সংখ্যক মানুষ উদ্যোক্তা জীবন টা কে বেছে নেই। তারা জানে উদ্যোক্তা মানে স্বাধীন পেশা । যেখানে নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা যায়। নিজের ইচ্ছে গুলো পূর্ণ করা যায় । তাই জীবনে সফল হতে চাইলে উদ্যোক্তা হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। এই কন্টেন্টিতে সে বিষয়টি তুলে ধরেছেন ।

    Reply
  45. বর্তমানের এই প্রতিযোগিতার যুগে চাকরি পাওয়াটা খুবই কষ্টসাধ্য,ফলে বেশি শতাংশ মানুষই বেকার হয়ে থাকার ফলে নিজেদের প্রতি ভরসা হারিয়ে ফেলে এবং মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পরেন।তাই চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়াটাই লাভজনক। এই লেখাটিতে সুন্দরভাবে বলেছেন কেন আমরা চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হব।

    Reply
  46. চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব এই দোটানার সম্মুখিন আমাদের অনেকেরই হতে হয় বিশেষ করে যারা কর্ম জীবন শুরু করব। তবে উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এখানে আপনার ব্যক্তিগত মতামত,স্বাধীনতা,নিজের আবেগকে কাজে লাগিয়ে পাশাপাশি অন্যদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া।বর্তমানে চাকরির বাজারে অনেক প্রতিযোগিতা তাই চাকরি পাওয়াটা আজকাল সোনার হরিণ হয়ে গেছে ।তাই নিজ নিজ স্থান থেকে উদ্যোক্তা হাওয়াটা জরুরি ।লেখককে অনেক ধন্যবাদ বর্তমান পরিস্থিতিতে এই কনটেন্টটা লেখার জন্য এটা আমাদের অনেকেরই দিক নিদর্শন হিসাবে কাজ করবে এখানে কিছু শেখার বিষয় আছে।

    Reply
  47. একজন উদ্যোক্ত হিসেবে আপনার স্বাধীনতা আছে ভিন্নভাবে চিন্তা করার নতুন ধারণা প্রবর্তন করার। উদ্যোক্তা আবেগ এবং উদ্দেশ্য দ্বারা তৈরি করা হয়। এটা শুধু বেতনের জন্য কাজ করার বিষয় নয়; এটি স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার বিষয়।
    এটা বলা বাহুল্য যে আমরা চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা উদ্ভাবন এবং নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা সহজে নিজের এবং অন্যের কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারি।

    Reply
  48. উদ্যোক্তা হওয়া আপনার নিজের জাহাজের ক্যাপ্টেন হওয়ার মতো অনুভব করার সুযোগ দেয়। এই অভিজ্ঞতা আপনাকে নতুন দিকে পরিচালিত করতে সাহায্য করবে এবং নতুন চ্যালেঞ্জে সামলাতে উত্সাহিত করবে। আপনি এখানে আপনার ভুল থেকে শিখা এবং আগামীতে আরো ভালো করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন। এটি আপনাকে সঠিক দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে, মানুষের নিজস্ব পছন্দ বুঝতে সাহায্য করবে, এবং সাফল্য অর্জনে পরামর্শ দেবে। এটি আপনার জন্য একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা হতে পারে, আপনার সাহস আরোহিত করে যেখানে আপনার এডভেঞ্চার আপনাকে আশা দেয়। উদ্যোক্তা হওয়া আপনার সম্পূর্ণ প্রশিক্ষণ এবং বিকাশের একটি অনুভূতি হতে পারে, যা আপনার ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করতে পারে।

    Reply
  49. সরকারি চাকরি মানেই সোনার হরিণ। উদৌক্তা হওয়ার প্রতি তেমন কোনো আগ্ৰহ দেখায় না কেউ। সবাই চাকরির পেছনে ছুটে কেউ সফল হন আবার কেউ জীবনের অনেকটা সময় নষ্ট করে ফেলেন। চাকরি জীবীদের জীবনে সময় ধরা বাধা কিন্তু যারা উদৌক্তা তাদের জীবন স্বাধীন । সব থেকে বড় কথা হলো উদৌক্তারা নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দেয় এটা জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তি। উদৌক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে সব বিষয় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন । লেখকের অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বিষয় টি তুলে ধরার জন্য। এই কন্টেন্টি পড়লে অনেকেই অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  50. আমরা বর্তমানে চাকরি পিছনে ছুটি। কিন্তু বর্তমানে চাকরি পাওয়া খুব কঠিন। তাই আমাদের চাকরির পিছনে না ঘুরে উদ্যোক্তা হওয়া উচিত। আপনি একজন উদ্যোক্তা হলে আপনি নিজের ইচ্ছামত যেকোনো সময় কাজ করতে পারবেন। আর যখন আপনি চাকরি করবেন আপনি ঠিকভাবে নিজেকে, নিজের পরিবারকেও সময় দিতে পারবেন না। বর্তমানে দেশের যে অবস্থা চাকরি পাওয়া এত সহজ না। আপনি যতদিন চাকরির পিছনে ছুটবেন আপনি হতাশায় ভুগবেন। উপরের ৮টি ধাপ আপনি ভালোভাবে অনুসরণ করলে আপনিও হতে পারবেন একজন সফল উদ্যোক্তা।

    Reply
  51. ক্যারিয়ার করার চাপটা আমরা প্রায় নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পাই। আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা অসাধারন কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারেন। কনটেন্ট টি পড়ার পরে সবার মনে উদ্যোক্তা হওয়ার আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  52. ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।বেশিরভাগ মানুষই সরকারি চাকরির পেছনে ছুটে। কারণ সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।কিন্তু বর্তমানে সরকারি চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন।তাই আমাদের উচিত সরকারি চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্দোক্তা হওয়া।উদ্যোক্তা হল নিজের মতো করে কিছু করার স্বাধীনতা। একজন উদ্যোক্তা মানে একজন পরিচালক, একজন সৃজনশীল ব্যক্তি, যিনি অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা রাখেন।তাই অন্তহীন সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যেতে চাইলে এই আর্টিকেল আমাদের সকলের জন্য সহায়ক হতে পারে।এই কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  53. বর্তমান সময়ের বাস্তবতায় চাকরি হচ্ছে সোনার হরিণ।যারা এখনো ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবছেন তাদের জন্য ভালো হয় চাকরি নামক সোনার হরিণের পিছনে না ছুটে নিজেই একজন উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা ।কন্টেন্টি পড়ে আমরা চাকরির পেছনে না ছুটে কেন উদ্যোক্তা হতে বেশি আগ্রহী হবো সে সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

    Reply
  54. ক্যারিয়ার চিন্তায় চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব বিষয়টি নিয়ে আমরা সবাই কমবেশি বিভ্রান্তিতে পড়ি। কঠোর নিয়ম শৃঙ্খলের চাকরির বিপরীতে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন হতে পারে আকর্ষণীয় বিকল্প। কারণ একজন উদ্যোক্তার জন্ম হয় কঠোর পরিশ্রমে, যার পেছনে থাকে সুদৃঢ় সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও পরিশ্রম। অন্যদিকে বর্তমান পরিস্থিতি তে চাকরি সোনার হরিণের মতো। সঠিক প্রস্তুতির অভাবে অনেকেই চাকরীর পেছনে ছুটে জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করেন ,যা পরবর্তীতে হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়ায় । তাদের মধ্যে থেকে খুব কম সংখ্যক মানুষ উদ্যোক্তা জীবন টা কে বেছে নেয়। কারণ উদ্যোক্তা মানে স্বাধীন পেশা । যেখানে নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা যায়। নিজের ইচ্ছে গুলো পূর্ণ করা যায় এটা জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তি। উদৌক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায়, কেন আমাদের চাকরির পিছনে না ঘুরে উদ্যোক্তা হওয়া উচিত সে সব বিষয় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন ।এই কন্টেন্টি পড়লে অনেকেই উপকৃত হবে বলে আমার মনে হয় ,ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  55. ক্যারিয়ার গঠন করতে প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় পড়ি, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।এই কন্টেন্টটিতে সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে কিভাবে সফল একজন উদ্যক্তা হওয়া যায়।আজকাল চাকরি মানেই সোনার হরিণ সরকারি কিংবা বেসরকারী।
    উদ্যক্তা হওয়া ব্যক্তিগতো সফলতা বয়ে আনে এবং স্বাধীনচেতা হতে চাইলে উদ্যক্তা হতে হবে সাথে অন্যকে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া যায়।সুতরাং কোন কাজে ভয় না পাওয়া কঠোর পরিশ্রমে লেগে থাকা সফলতা সামনেই অপেক্ষা করছে।এখন চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যগতা হওয়াটাই ভালো।ধন্যবাদ লেখলকে।

    Reply
  56. ক্যারিয়ার নিয়ে সবাই দুশ্চিন্তায় পড়ে যায় কি করবে চাকরি নাকি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবে।যারা ক্যারিয়ার হিসেবে উদ্যোক্তাকে বেছে নিতে চাই তাদের জন্য এই কনটেন্টে সহজ কিছু দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যার মাধ্যমে উদ্যোক্তা হিসেবে স্বাধীনভাবে পরিপূর্ণ ও অসাধারণ কিছু তৈরি করতে সহযোগিতা করবে।

    Reply
  57. বর্তমান বিশ্বে প্রতিযোগিতার এই যুগে মানুষ পিষ্ট হচ্ছে।ক্যারিয়ার গড়ার দুশ্চিন্তায় দুদোল্যমান থাকে।গতানুগতিক চাকরি নাকি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবে এই চিন্তায়। প্রতিযোগিতার এই যুগে চাকরি পাওয়টা অনেকটা সোনার হরিণের মত।
    তাই আমাদের উচিত বিকল্প চিন্তা করা অর্থাৎ আমাদের বসে না থেকে স্বাধীন ও চ্যালেঞ্জিং বিষয় নিয়ে কাজ করা অর্থাৎ উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। এর জন্য প্র‍য়োজন একটি উদ্যমী ও পরিশ্রমী মানসিকতা যেখানে নিজের মেধা মননের বিকাশ ঘটিয়ে অনেকদুর এগিয়ে যাওয়া যায় এবং অনেক লোকের কর্মসংস্থানের উপায় হয়।অতএব, আমাদের উচিত চাকরির আশায় ঘরে বসে না থেকে স্বাধীন ও মুক্তপেশা “উদ্যোক্তা ” হওয়াটাই বেছে নেওয়া। আর এই কন্টেন্ট টি একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সঠিক গাইড লাইন হতে পারে একজন মানুষের জন্য। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  58. ক্যারিয়ার চিন্তায় আমরা সবাই কমবেশি বিভ্রান্তিতে পড়ি।কঠোর নিয়ম শৃঙ্খলের চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।বেশিরভাগ মানুষই সরকারি চাকরির পেছনে ছুটে। কারণ সরকারি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়া।কিন্তু বর্তমানে সরকারি চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন।তাই আমাদের উচিত সরকারি চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্দোক্তা হওয়া।উদ্যোক্তা হল নিজের মতো করে কিছু করার স্বাধীনতা। একজন উদ্যোক্তা মানে একজন পরিচালক, একজন সৃজনশীল ব্যক্তি, যিনি অন্যকে নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা রাখেন।আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ। এটি চ্যালেঞ্জ এবং বিষয়ে ভরা একটি যাত্রা, যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখেন এবং নিজের ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে যান, যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা গুলি অন্তহীন।তাছাড়া উদ্যোক্তারা
    উদৌক্তারা নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দেয় এটা জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তি। উদৌক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে সব বিষয় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরেছেন । লেখকের অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বিষয় টি তুলে ধরার জন্য। এই কন্টেন্টি পড়লে অনেকেই অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  59. বর্তমান বিশ্বে প্রতিযোগিতার এই যুগে মানুষ পিষ্ট হচ্ছে।ক্যারিয়ার গড়ার দুশ্চিন্তায় দুদোল্যমান থাকে।গতানুগতিক চাকরি নাকি উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবে এই চিন্তায়। প্রতিযোগিতার এই যুগে চাকরি পাওয়টা অনেকটা সোনার হরিণের মত।
    তাই আমাদের উচিত বিকল্প চিন্তা করা অর্থাৎ আমাদের বসে না থেকে স্বাধীন ও চ্যালেঞ্জিং বিষয় নিয়ে কাজ করা অর্থাৎ উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। এর জন্য প্র‍য়োজন একটি উদ্যমী ও পরিশ্রমী মানসিকতা যেখানে নিজের মেধা মননের বিকাশ ঘটিয়ে অনেকদুর এগিয়ে যাওয়া যায় এবং অনেক লোকের কর্মসংস্থানের উপায় হয়।অতএব, আমাদের উচিত চাকরির আশায় ঘরে বসে না থেকে স্বাধীন ও মুক্তপেশা “উদ্যোক্তা ” হওয়াটাই বেছে নেওয়া। আর এই কন্টেন্ট টি একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সঠিক গাইড লাইন হতে পারে একজন মানুষের জন্য। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  60. চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।আমরা নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক চিন্তা ভাবনা করি। চাকরির পেছনে ছুটতে
    থাকি। কিন্তু একজন উদ্যোক্তা হওয়া এর চেয়ে সহজ।উদ্যোক্তা হচ্ছে এমন একটি স্বাধীন পেশা, যার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।একজন সফল উদ্যোক্তা অন্য সবার চাকরির ব্যবস্থা করতে পারে। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুবিধা বর্ণনা করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  61. ক্যরিয়ার গড়তে আমরা সবাই কম বেশি চিন্তায় পরে যাই কোনদিকে যাব, চাকরির পেছনে ছুটবো নাকি একজন সফল উদোক্তা হব।কন্টেনটি পড়ে বুঝতে পেরেছি,বর্তমান যুগে চাকরি নামক সোনার হরিনের পেছনে না ছুটে একজন উদোক্তা হওয়া ভালো।উদোক্তা হলো একটি স্বাধীন পেশা,নিজের বুদ্ধি , মেধা ও চিন্তাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে সফল ও নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়। সাথে বেকারত্ব নিরসনে অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়। ধন্যবাদ লেখককে খুব সুন্দরভাবে কন্টেনটি উপস্থাপনের জন্য।আশা করি সবাই কন্টেনটি পড়ে উপকৃত হবেন।

    Reply
  62. ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় পড়ে যাই, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো। এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে।

    উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। যে পেশার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়। বর্তমান যুগে চাকরির সমস্যা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করা বুদ্ধিমানের কাজ। উদ্যোক্তা উদ্ভাবন এবং নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা সহজে নিজের এবং অন্যের কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারি ।
    একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুবিধা বর্ণনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  63. বর্তমানে শিক্ষিত মানুষেরা প্রায় সকলেই চাকরির পিছনে ছুটাছুটি করছে।অথচ নিজের মেধা ও মননকে কাজে লাগিয়ে নতুন কিছু করতে হলে যে উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প কিছু নেই এটা বুঝিই না।এতে নিজের স্বাধীনতা রয়েছে,নতুন কিছু শেখা যায়,নতুন কিছু তৈরির সুযোগ থাকে,স্বীমাহীন উপার্জনও সম্ভব।আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্ট টিতে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রয়োজনীয়তা ও সুবিধাগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  64. আসসালামু আলাইকুম
    ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।আমরা এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে। বর্তমানে শিক্ষিত মানুষেরা প্রায় সকলেই চাকরির পিছনে ছুটাছুটি করছে। কিন্তু একজন উদ্যোক্তা হওয়া এর চেয়ে সহজ।উদ্যোক্তা হচ্ছে এমন একটি স্বাধীন পেশা, যার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।একজন সফল উদ্যোক্তা অন্য সবার চাকরির ব্যবস্থা করতে পারে।যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা গুলি অন্তহীন।। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুবিধা বর্ণনা করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।এই কন্টেন্টি পড়লে অনেকেই উপকৃত হবে বলে আমার মনে হয় ,ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  65. উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে। উদ্যোক্তা হওয়া একটি স্বাধীন পেশা। উদ্যোক্তা হয়ে অন্যদের জন্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায়, আমরা এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে। উভয় বিকল্পেরই তাদের যোগ্যতা রয়েছে,
    কেন একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ হতে পারে যা আপনি খুঁজছেন, একটি নিয়মিত চাকরির পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে৷

    ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ। এটি চ্যালেঞ্জ এবং বিষয়ে ভরা একটি যাত্রা, যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখেন এবং নিজের ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে যান, যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা অন্তহীন।
    কন্টেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। লেখক কে এত সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  66. আমরা লেখা পড়ার পাশাপাশি বা শেষে প্রচুর পরিমানে সময় বেয়্য করি চাকরির পিছনে ছুটতে ছুটতে। কিন্তু আমরা চাইলেই আমাদের মেধা এবং বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার বিকল্প কিছু হতে পারে না।আমাদের স্লোগান হওয়া উচিত চাকরি করব না চাকরি দেব। ক্যারিয়াগ গরতে আমাদের চাকরির চেয়ে বেটার উদ্যোক্তা হওয়া স্বাধীন এবং মুক্ত মনা হিসেবে নিজেকে দেখতে হলে উদ্যোক্তার কোন বিকল্প হতে পারে না।

    Reply
  67. উদ্যোক্তা হওয়ার অনেক সুবিধা আছে। প্রথমত, আপনি নিজের বস হতে পারবেন, ফলে নিজের সময় ও কাজের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে। দ্বিতীয়ত, নতুন কিছু তৈরি করে সমাজে অবদান রাখতে পারবেন। তৃতীয়ত, সফল হলে আয়ের পরিমাণ ও সম্ভাবনা অনেক বেশি। এছাড়াও, নিজের কাজের মাধ্যমে অন্যদের চাকরি প্রদান করতে পারবেন। উদ্ভাবনী ও সৃজনশীলতায় নিজের পূর্ণ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারবেন। সুতরাং, চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়া আপনার জীবনে আরো অনেক সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।

    Reply
  68. উদ্যোক্তা হওয়া ব্যক্তিগত সাফল্যকে অতিক্রম করে, আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা হন তাহলে আপনি অন্যদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেন, এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদানের মাধ্যমে কমিউনিটিতে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারেন।উদ্যোক্তা শেখার এবং বৃদ্ধির একটি অবিচ্ছিন্ন যাত্রা। এটা শুধু একটি চাকরি থাকার বিষয়ে নয়; এটি প্রতিদিনের বিকশিত সম্পর্কে| এমন একটি পথ কল্পনা করুন যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ নতুন দক্ষতা এবং অন্তর্দৃষ্টি অর্জনের সুযোগ হয়ে ওঠে। একজন উদ্যোক্তা হিসাবে, আপনি ধ্রুবক আবিষ্কারের ল্যান্ডস্কেপের মধ্য দিয়ে নেভিগেট করেন। বাজারের প্রবণতা আয়ত্ত করা বা আপনার ব্যবসায়িক দক্ষতাকে সম্মান করা যাই হোক না কেন, প্রতিটি অভিজ্ঞতা আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাদার বিকাশে অবদান রাখে। এই শিক্ষা পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; এটি হ্যান্ডস-অন, ব্যবহারিক এবং সরাসরি আপনার ব্যবসার জন্য প্রযোজ্য। উদ্যোক্তা যাত্রা হল একটি শ্রেণীকক্ষ যেখানে আপনার ব্যবসায়িক বুদ্ধি প্রসারিত হয় এবং আপনার স্থিতিস্থাপকতা শক্তিশালী হয়, অবশেষে আপনাকে আরও জ্ঞানী এবং অভিযোজিত ব্যক্তিতে পরিণত করে।

    ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ। এটি চ্যালেঞ্জ এবং বিষয়ে ভরা একটি যাত্রা, যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ থেকে আপনি কিছু না কিছু শিখেন এবং নিজের ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে যান, যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা অন্তহীন।
    কন্টেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। লেখক কে এত সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  69. বর্তমান সময়ে ভালো মানের চাকরি পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য। পড়াশোনা শেষ করে চাকরির পেছনে ছুটতে ছুটতেই জীবনের অর্ধেক সময়ই ফুরিয়ে যায়। একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ হতে পারে, একটি নিয়মিত চাকরির পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে৷ উদ্যোক্তা হল নিজের মতো করে কিছু করার স্বাধীনতা। কন্টেন্টটিতে চাকরির পেছনে না ছুটে কিভাবে একজন সফল উদ্যোক্তা হবেন তা চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  70. উদ্যোক্তা হয়ে ব্যক্তিগত সাফল্যকে অতিক্রম করে, কেউ যদি একজন উদ্যোক্তা হয় তাহলে সে অন্যদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেয় এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদানের মাধ্যমে কমিউনিটিতে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।উদ্যোক্তা শেখার এবং বৃদ্ধির একটি অবিচ্ছিন্ন যাত্রা। এটা শুধু একটি চাকরি থাকার বিষয়ে নয়; এটি প্রতিদিনের বিকশিত সম্পর্কে| এমন একটি পথ কল্পনা করে যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ নতুন দক্ষতা এবং অন্তর্দৃষ্টি অর্জনের সুযোগ হয়ে ওঠে। একজন উদ্যোক্তা হিসাবে, সে ধ্রুবক আবিষ্কারের ল্যান্ডস্কেপের মধ্য দিয়ে নেভিগেট করে। বাজারের প্রবণতা আয়ত্ত করা বা তার ব্যবসায়িক দক্ষতাকে সম্মান করা যাই হোক না কেন, প্রতিটি অভিজ্ঞতা তার ব্যক্তিগত এবং পেশাদার বিকাশে অবদান রাখে। এই শিক্ষা পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; এটি হ্যান্ডস-অন, ব্যবহারিক এবং সরাসরি তার ব্যবসার জন্য প্রযোজ্য। উদ্যোক্তা যাত্রা হল একটি শ্রেণীকক্ষ যেখানে তার ব্যবসায়িক বুদ্ধি প্রসারিত হয় এবং তার স্থিতিস্থাপকতা শক্তিশালী হয়, অবশেষে তাকে আরও জ্ঞানী এবং অভিযোজিত ব্যক্তিতে পরিণত করে।

    ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে কেউ যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চায়, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে তার জন্য পথ। এটি চ্যালেঞ্জ এবং বিষয়ে ভরা একটি যাত্রা, যেখানে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ থেকে সে কিছু না কিছু শিখেন এবং নিজের ভুল টিকে সঠিক করে নিজের কাজ চালিয়ে যান, যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ভয় না পেয়ে এগিয়ে যেতে হবে , তার এডভেঞ্চার তার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনাগুলো সীমাহীন।
    কন্টেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। লেখক কে এত সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  71. আজকের এই কন্টেন্ট পড়ার মাধ্যমে আমরা জানতে পারব কেন উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে। ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় নিয়ে যাই, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো এই ভাবনায় আমরা অস্তিত্বে পড়ে যাই।যার কারণে আমরা পরবর্তীতে কিছুই করতে পারিনা।তাই চাকরির পিছনে ছুটতে থাকার চেয়ে নিজে একজন উদ্যোক্তা হওয়া শ্রেয় এবং আমার মাধ্যমে আরো কিছু মানুষের কর্মসংস্থানের জায়গা হয়।একজন উদ্যোক্তা হলে নিজের মতামত স্বাধীনতা প্রকাশ করা যায়। যা চাকরির ক্ষেত্রে করা যায় না। সহজ কথায়, উদ্যোক্তা হল নিজের মত করে কিছু করার স্বাধীনতা।

    Reply
  72. বর্তমান যুগে য্যোগতা থাকা সত্যেও চাকরী পাওয়াটা খুবই কঠিন। শিক্ষিত হয়েও অনেক মানুষ বেকার সমস্যায় ভুগছে। তাই আমি মনে করি অযথা চাকরি পিছনে না ছুটে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসাবে গড়ে তোলা শ্রেয়। উদ্যোক্তা একটা স্বাধীন পেশা। এখানে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করা যায়। একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনাকে আপনার ধারণা গুলোকে বাস্তবে আনতে এবং বিশ্বকে নতুন কিছু উপহার দিতে সাহায্য করে।

    Reply
  73. একটি ভালো চাকরি করতে গেলে আজকের দিনে অনেক যোগ্যতার প্রয়োজন হয়।তার উপর একজন এর অধিন এ কাজ করতে হয়। একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ হতে পারে, একটি নিয়মিত চাকরির পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে৷ উদ্যোক্তা হল নিজের মতো করে কিছু করার স্বাধীনতা থাকে। একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল সুবিধা বর্ণনা করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।এই কন্টেন্টি পড়লে অনেকেই উপকৃত হবে বলে আমার মনে হয় ,ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  74. ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো। আজকের এই আলোচনায় আমি তুলে ধরব কেন উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে চাকরি খোঁজার থেকে। আমরা এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে। উভয় বিকল্পেরই তাদের যোগ্যতা রয়েছে, তবে আসুন জেনে নেওয়া যাক কেন একজন উদ্যোক্তা হয়ে উঠা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ হতে পারে যা আপনি খুঁজছেন, একটি নিয়মিত চাকরির পথ থেকে দূরে সরে গিয়ে৷চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা কেনো হবো এই বিষয়ে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই কনটেন্টে।

    Reply
  75. চাকরি করা বা উদ্যোক্তা হওয়া যার যার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। উদ্যোক্তা হওয়া মানে নিজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করা। কি কি উপায়ে সফলতম উদ্যোক্তা হওয়া যায় তা এখানে আলোচ্য বিষয় থেকে জানা যাবে ইনশাআল্লাহ্।

    Reply
  76. বর্তমানে সবাই চাকরির পেছনে ছুটে কিন্তু উদ্যোক্তা আপনাকে অবিশ্বাস্য স্বাধীনতা ও নিয়ন্ত্রণ দেয়। উদ্যোক্তা শেখার এবং বৃদ্ধির একটি অবিচ্ছিন্ন যাত্রা।  এছাড়া এটি সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়। সেজন্য আমাদের উচিত উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া।

    Reply
  77. চাকরি খোঁজার চেয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠা সহজ। কিন্ত উদ্যোক্তা হতে হলে একজন মানুষকে সৎসাহস ও ঝুঁকিপূর্ণ কিছু করার মনোবল রাখতে হয়। আপনি যদি নিজেই নিজের কর্মক্ষেত্রের সর্বেসর্বা হতে চান এবং যদি আপনার মধ্যে ঝুঁকি নেওয়ার দুঃসাহস থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই চাকরির পিছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হন।

    Reply
  78. বর্তমান ডিজিটাল যুগে আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তকর অবস্থায় খুঁজে পাই যে, ক্যারিয়ার করার যাত্রায় চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো। তবে উদ্যোক্তা হচ্ছে চ্যালেঞ্জে ভরা একটি যাত্রা এবং নিজে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা আর অন্যদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখা যায় । লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এমন একটি আর্টিকেলের জন্য কারণ যারা উদ্যোক্তা হতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে বলে আমি আশাবাদী ।

    Reply
  79. মানুষ তার জীবনে ২টি বিষয়ে সম্পৃক্ততার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।এক সে নিজের উদ্যোগের মাধ্যমে কর্মংস্থান করে অথবা অন্যকারো অধীনে চাকরি করে।২টি জায়গায়ই রয়েছে নিজস্ব যোগ্যতার প্রয়োজন। তবে যারা অধিক স্বাধীনচেতা তারা বেছে নিতে পারেন উদ্যোক্তা হওয়ার পথ।এ দুটি উপায়েই নিজ জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন সফলতা আনতে পারে।

    Reply
  80. যখনই ক্যারিয়ার গড়ার প্রশ্ন আসে তখনই মাথায় ঘুরপাক খায় চাকরি , নাকি নিজেই কিছু করার মাধ্যমে উদ্যোক্তা হবো।আজকাল চাকরি নামক সোনার হরিণের পিছনে ছুটতে গিয়ে অনেকেই তার দেখা পায় না , আবার কারও কারও ক্ষেত্রে প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির মধ্যে অনেক ব্যবধান ঘটে।সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে চাকরির চাইতে উদ্যোক্তা হওয়াটাই বেশি উপযুক্ত বলে মনে হয়।এই আর্টিকেলটিতে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে,অত্যন্ত সময়পযোগী একটি লেখা এটি।

    Reply
  81. চাকুরী জীবন হোক বা উদ্যোক্তাময় জীবন, উভয়তেই কিন্তু ব্যস্ততা অনেক বেশি এবং উভয়ক্ষেত্রেই ব্যক্তি তার নিজ নিজ যোগ্যতায় এগিয়ে যায়। তবে যদি কেউ তার সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে স্বাধীনভাবে নিজের আবেগ ও ভালো লাগার জায়গা থেকে , নিজের সুবিধা মত সময়ে নিজে কিছু একটা করতে চাই, একটা চ্যালেঞ্জিং জীবন বেছে নিতে চাই তবে সে উদ্যোক্তা জীবন বেছে নিতে পারে। উদ্যোক্তা যাত্রায় প্রতিটি মুহূর্তই এক একটা চ্যালেঞ্জ, এক একটা এডভেঞ্চারের সম্মুখীন হতে হয়। যেখান থেকে সে কিছু না কিছু শিখতে পারে আর যা তার জন্য সম্ভাবনার দ্বার কে করে অন্তহীন।

    Reply
  82. উদ্যোক্তা হওয়া মানে নিজের প্রতি গুরুত্ব দেয়া, স্বপ্ন পূরন করার জন্য নিজেকে সাজানো। চাকরি হলো একটি স্বাধীন পথ, কিন্তু উদ্যোক্তাদের জন্য সেটি আরও বিস্তৃত এবং স্বপ্নময়। তাদের কাজের নির্দেশিকা তাদের নিজেদের সৃজনশীলতা এবং নৈতিকতা নির্ধারণ করে। দুটো পেশাতেই সময় এবং শ্রম দিতে হয় তবে চাকরি না হলে শ্রম বৃথা হয়ে যায় আর একই সময়, শ্রম কোন দক্ষতা অর্জনে দিলে সেটা একটা না একটা সময় ঠিকই এর প্রতিফল পাওয়া যায় ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  83. কঠোর নিয়মের সাথে নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনার নিজের জাহাজের ক্যাপ্টেন হওয়ার মতো। এখানে আছে স্বাধীনতা এবং নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা। যেখানে আপনার সাফল্য এবং ব্যর্থতাগুলি সরাসরি আপনার পছন্দের সাথে যুক্ত। একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনাকে আপনার ধারণা গুলোকে বাস্তবে আনতে এবং বিশ্বকে নতুন কিছু উপহার দিতে সাহায্য করে।

    Reply
  84. উদ্যোক্তা আপনাকে অবিশ্বাস্য স্বাধীনতা এবং নিয়ন্ত্রণ দেয়। কঠোর নিয়মের সাথে নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনার নিজের জাহাজের ক্যাপ্টেন হওয়ার মতো।আজকাল চাকরি নামক সোনার হরিণের পিছনে ছুটতে গিয়ে অনেকেই তার দেখা পায় না , আবার কারও কারও ক্ষেত্রে প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির মধ্যে অনেক ব্যবধান ঘটে। একটি নির্দিষ্ট বেতনের সাথে একটি নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া মানে আপনার আয় সীমাবদ্ধ নয়। সফল ব্যবসাগুলি অর্থপূর্ণ লাভ আনতে পারে, যা আপনাকে সময়ের সাথে সাথে সম্পদ তৈরি করতে দেয়। যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা গুলি অন্তহীন।

    Reply
  85. উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।, যে পেশার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।বর্তমান যুগে চাকরির সমস্যা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করা বুদ্ধিমানের কাজ। উদ্যোক্তা একটি মুক্ত পেশা। উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে অনেক বেকারত্ব হ্রাস পাবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়ের সাথে যুগোপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  86. বর্তমান পরিস্থিতি তে চাকরি সোনার হরিণের মতো।চাকরি থেকে ভালো হয় উদ্যোক্তা হলে।এতে শুধু একজন না, পাশাপাশি অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়।ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলব তা এই কন্টেন্ট পড়ে বোঝা যাবে।

    Reply
  87. চাকরি করা এবং উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে ক্য়ারিয়ারে সাফল্য আনা যায়।তবে উদ্যোক্তা হওয়ার মধ্যে বিশেষ সুযোগ রয়েছে।এতে ঝুঁকি রয়েছে তবে বাধাধরা নিয়ম নেই,স্বাীধনতা রক্ষা হয়,নির্দষ্ঠ আয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হয় না।আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ।

    Reply
  88. ক্যারিয়ার চিন্তায় আমরা সবাই কমবেশি বিভ্রান্তিতে পড়ি।কঠোর নিয়ম শৃঙ্খলের চাকরির বিপরীতে উদ্যোক্ত হওয়ার স্বপ্ন হতে হবে আকর্ষণীয় বিকল্প। উদ্যোক্ত একটি মুক্ত পেশা। যে পেশার মধ্যে দিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করা যায়।উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে আপনার অনেক চিন্তা ভাবনা বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন।তবে সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগত।বর্তমান যুগে চাকরির সমস্যা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের পরিচয় তৈরি করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে সেই সময়টি যদি আপনি একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে কাজে লাগান এবং নিজেই নিজের কর্মসংস্থান তৈরি করেন তাহলে দেশের অনেক বেকারত্ব হ্রাস পাবে।

    Reply
  89. বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির একটি। এই ধরনের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে, যে কেউ উদ্যোক্তার একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি দেখতে আশা করবে। উদ্যোক্তা একটি খুব ফলপ্রসূ কর্মজীবন পথ হতে পারে. এটি ভাল মাসিক আয়, নমনীয় কাজের সময় এবং ভালো কাজের পরিবেশ দিতে পারে যদি কেউ নিবেদিত হতে পারে। আপনি যদি স্বাধীনতা প্রেমী হন, আবেগ অনুসরণ করার এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার ক্ষমতা রাখেন, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ।
    ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সময়উপযোগী প্রতিবেদন এর জন্য।

    Reply
  90. একজন সফল উদ্যোক্তাই পারে দেশ এবং দেশের মানুষের উন্নয়নে অগ্রনি ভূমিকা রাখতে। পড়াশোনা করে চাকরিই করতে হবে এই ধারনা থেকে আমাদের বের হয়ে আসতে হাবে। উক্ত কনটেন্টনি একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়ে অত্যান্ত সুন্দর ভাবে বিশ্লেষিত হয়েছে। তাই আমরা যানা চাকরি নামক সোনার হরিণের পিছনে না ছুটে একজন সফর উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করছি বা হবো প্রত্যেকেরই উক্ত কনটেন্টটির নির্দেশনা অনেক কাজে দেবে ইন-শা-আল্লাহ্।

    Reply
  91. যারা পড়াশোনা করছেন কিংবা যাদের পড়াশোনা শেষের দিকে তারা ভাবছেন চাকরি করব না উদ্যোক্ত হব। চাকরি করা বা উদ্যোক্তা হওয়া দুটিই কিছু সুবিধা এবং অসুবিধে রয়েছে। কিন্তু উদ্যোক্তা হলে কিছু বেশি সুযোগ রয়েছে। উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। উত্ত্যক্ত হলে আপনি নিজের পাশাপাশি অন্য মানুষেরও কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে পারবেন। তাই যারা চাকরি করবেন না উদ্যোক্তা হবেন তা নিয়ে দোটানায় রয়েছেন আমার মতে তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট তাদের সবারই এই কনটেন্টটি একবার হলেও পড়া উচিত। এরকম অসাধারণ কনটেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  92. উদ্যোক্তা হওয়া একটি উৎসাহী এবং দৃঢ় পদক্ষেপ, যা আপনাকে নিজের পথে এগিয়ে নেয়। একটি উদ্যোক্তা হিসেবে, আপনি স্বাধীনতা এবং নিয়ন্ত্রণের সমতুল্য সমন্বয় তৈরি করেন, যা আপনাকে নিজের দক্ষতা এবং আস্থা বিকাশে সাহায্য করে। আপনি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের উদ্দেশ্য এবং আবেগের মুখে চলে গেলেন, এবং এটি আপনাকে ব্যক্তিগত এবং পেশাগত উন্নতির পথে সাহায্য করে, পাশাপাশি অন্যদের কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হয়। ফলে বেকারত্ব দূর হয়।

    Reply
  93. ক্যারিয়ার গঠনের সময় আমরা প্রায়ই সবাই একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় ভুগি সেটা হলো চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।উদ্যোক্তা হলো একটি স্বাধীন, পরিপূর্ণ এবং অসাধারণ পেশা।উদৌক্তারা নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সমাজের আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান সুযোগ করে দেয়।উদৌক্তা জীবনে কি কি সুফল পাওয়া যায় সে সব বিষয় গুলো লেখক অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছে এই কন্টেন্টিতে মাধ্যমে।

    Reply
  94. বর্তমান চাকরির বাজার বিবেচনা করলে বেকার উপাধি পেয়ে বসে থাকা যুবকের সংখ্যা অনেক বেশি। এভাবে বেকার বসে না থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা হাজার গুণে ভালো। এই কন্টেন্টটি একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার পূর্ণ উৎসাহ প্রদান করে।

    Reply
  95. মাশাআল্লাহ কন্টেন্ট টি অনেক সুন্দর। চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো।এই বিষয়ে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। একজন সফল উদ্যোক্তাই পারে দেশ এবং দেশের মানুষের উন্নয়নে অগ্রনি ভূমিকা রাখতে। উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা।ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সময়উপযোগী প্রতিবেদন এর জন্য।

    Reply
  96. উদ্যোক্তা হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। উদ্যোক্তা হলে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি আরো লোকের কর্মসংস্থান তৈরি করে দেওয়া যায়। তাই চাকরি পিছনে না ছুটে একজন উদ্যোক্তা হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

    Reply
  97. নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলার জন্য আমাদের মত অসংখ্য গরিব মা বাবার টাকা নষ্ট করা হয় ।কিন্ত শতকরা পাঁচ জনের সফল হয় আর পঁচানব্বই জন ব্যর্থ হয় ।আমি মনে করি চাকরি পাওয়া ভাগ্যের উপর নির্ভর করে।কারন আমার চোখের সামনে অসংখ্য মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা বড় বড় ডিগ্রি লাভ করে বেকার অবস্থায় জীবন ধারণ করছে।আর নিরক্ষর গণ টাকা দিয়ে দুর্নীতি করে চাকরির সুযোগ পাচ্ছেন।কন্টেন্ট এর উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়টি আমার অনেক ভাল লেগছে।উদ্যোক্তা হলে নিজের স্বাধীন ভাবে কাজ করা যায়। অন্যদের সহযোগিতা করে তাদের আর্থিক সহায়তা সুযোগ দেওয়া যাওয়া ।যে কোন বয়সে উদ্যোক্তা হওয়া যায়।উদ্যোক্তা হয়ে নিজের এবং অন্যের কর্মসংস্থানের সুযোগ পাওয়া যায়।

    Reply
  98. ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে আমরা প্রায় সবাই একটি কমন সমস্যার মুখোমুখি হই,আর তা হলো আমি কি চাকরি করবো নাকি ব্যাবসা অথবা অন্য কিছু। যদি আপনার নিজেকে ভবিষ্যতে একটি বড় জায়গায় দেখতে চান,অথবা হতে পারে নিজেকে একটি কোম্পানির মালিক হিসেবে দেখতে চান তবে ব্যাবসাই হতে পারে আপনার অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছানোর চাবিকাঠি। ব্যাবসার মাধ্যমে আপনি কারো অধিনে না থেকে স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পারবেন।এছাড়া আপনি যদি একটি সফল ব্যাবসা দাঁড় করাতে পারেন তবে অনায়াসে আরো অনেক বেকারকে কাজ দিতে পারবেন।তাই আমি বলবো আপনার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে চাইলে এখনি কোনো লক্ষ্য স্থির করুন। আর ব্যাবসা সম্পর্কে আরও কিছু জানতে হলে আপনাকে নিচের আর্টিকেলটি পড়তে হবে।

    Reply
  99. ক্যারিয়ারগঠনের সময়, আমরা অনেকেই দ্বিধা দ্বন্দ্বে ভোগী , চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলব I আমরা এমন সহজ কিন্তু গভীর দিকগুলি অন্বেষণ করব যা উদ্যোক্তাকে স্বাধীনতা, পরিপূর্ণতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করার সুযোগের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে।

    আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ। যদি কখনো মনে হয় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান,তাহলে ভয় পাবেন না এগিয়ে যান,আপনার এডভেঞ্চার আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এবং সম্ভাবনা গুলি অন্তহীন।

    Reply
  100. আমাদের দেশে ডিগ্রিধারী বেকারের সংখ্যা অনেক বেশি। বড় ডিগ্রি অর্জন করে তারা নিয়মিত চাকরির পিছনে ছুটে চলেছে যা তাদেরকে দিনশেষে শুধু হতাশা ছাড়া আর কিছুই দিচ্ছে না। চাকরি করব নাকি উদ্যোক্তা হব এই দোটানার সম্মুখিন আমাদের অনেকেরই হতে হয় বিশেষ করে যারা কর্ম জীবন শুরু করব। তবে উদ্যোক্তা একটি স্বাধীন পেশা। এখানে আপনার ব্যক্তিগত মতামত,স্বাধীনতা,নিজের আবেগকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি অন্যদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া যায়।ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে আপনি যদি স্বাধীনতার জন্য আকুল হন, আবেগ অনুসরণ করার ক্ষমতা এবং অসাধারণ কিছু তৈরি করতে চান, তাহলে উদ্যোক্তা হতে পারে আপনার জন্য পথ।এভাবে বেকার বসে না থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করা হাজার গুণে ভালো। এই কন্টেন্টটি একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার পূর্ণ উৎসাহ প্রদান করে।

    Reply
  101. বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে কাঙ্ক্ষিত চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন । সেক্ষেত্রে সৎ সাহস , নিজ দক্ষতার বিকাশ, চ্যালেন্জের মুখোমুখি হয়ে উদ্যোক্তা হতে চাওয়াটা খুবই প্রশংসনীয়। উদৌক্তারা নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে দেয় এটা জীবনে অনেক বড় প্রাপ্তি। এই কন্টেন্ট টি পড়ে আমরা বুঝতে পারবো চাকরি খোঁজার থেকে উদ্যোক্তার পথ বেছে নেওয়া সঠিক পদক্ষেপ হতে পারে।

    Reply
  102. প্রতিযোগিতার এই যুগে চাকরির সুযোগ ও ক্ষেত্র এতটাই সীমিত যে সেইখানে স্বপ্নের কাঙ্খিত চাকরি পাওয়া দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অভিশপ্ত বেকারত্বের জীবনের চেয়ে স্বাধীনভাবে চ্যালেঞ্জ নিয়ে সৎ সাহসিকতার সাথে নিজের মেধা,দক্ষতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা বুদ্ধিমানের কাজ। হতাশ হয়ে চাকরির পেছনে না ছুটে একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়নে কীভাবে অসামান্য অবদান রাখা সম্ভব আর্টিকেলটিতে লেখক সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি তুলে ধরেছেন যা মানুষকে উদ্যোক্তা হতে অনেক অনুপ্রাণিত করবে।

    Reply
  103. চাকরির পিছনে না ছুটে নিজে উদ্যোক্তা হওয়ার কারণ,সফলতা,অন্যকে কাজের সুযোগ করে দেওয়া ইত্যাদি এই আর্টিকেলের মুলকথা।

    উদ্যোক্তারা হলেন স্বাধীনচেতা মানুষ।এখানে তিনি নিজের ইচ্ছে মতো সব কিছু করতে পারেন কিন্তু চাকরি করলে মানুষ নিজের ইচ্ছে মতো কাজ করতে পারে না তাকে একটা নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে কাজ করতে হয়।

    বর্তমান সময়ে আমরা প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করে দ্বিধায় পরে যাই চাকরি করবো নাকি উদ্যোক্তা হবো।এই চিন্তা নিরসনের জন্য লেখকের কনটেন্টটি অনেক কার্যকরী ভুমিকা পালন করে

    ধন্যবাদ সময় উপযোগী কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  104. বর্তমান বিশ্বে কর্মসংস্থানের ধারণা দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। প্রথাগত চাকরির ধারাবাহিকতা ও স্থায়িত্বের অভাব, নির্ধারিত কর্মঘণ্টা এবং সীমিত সুযোগ-সুবিধার কারণে অনেকেই চাকরির বিকল্প হিসেবে উদ্যোক্তা হওয়ার দিকে ঝুঁকছেন। উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে একদিকে যেমন সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটে, অন্যদিকে আর্থিক স্বাধীনতার দিগন্তও উন্মুক্ত হয়। এ কন্টেন্টিটিতে, চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার কারণ এবং এর সম্ভাব্য সুবিধাগুলো আলোচনা করা হয়েছে।
    উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে ব্যক্তি শুধু নিজের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করেন না, বরং সমাজে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখেন। ব্যক্তি উদ্যোগের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে অর্জিত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। অতএব, উদ্যোক্তা হওয়া কেবল আর্থিক লাভের বিষয় নয়, এটি একটি সামাজিক ও ব্যক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যমও বটে। ধন্যবাদ লেখক কে এরকম একটি কনটেন্ট তৈরির জন্য যার মাধ্যমে অনেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য উৎসাহিত হবে।

    Reply
  105. প্রতিযোগিতার এই যুগে চাকরির সুযোগ ও ক্ষেত্র এতটাই সীমিত যে সেইখানে স্বপ্নের কাঙ্খিত চাকরি পাওয়া দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অভিশপ্ত বেকারত্বের জীবনের চেয়ে স্বাধীনভাবে চ্যালেঞ্জ নিয়ে সৎ সাহসিকতার সাথে নিজের মেধা,দক্ষতা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার পাশাপাশি আরো অনেক মানুষের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা বুদ্ধিমানের কাজ।
    আপনাকে স্বাধীনতার জন্য আকুল হতে হবে,নিজেকে তৈরি করতে হবে নতুন উদ্যোমে।হুঁচট না খেলে কেউ হাঁটা শিখেনা,তাই হুঁচট খাওয়ার ভয়ে উদ্যোক্তা হওয়া থেকে পিছিয়ে যাওয়া উচিত নয়।জীবনের এই চ্যালেঞ্জিং পথে নিজের এডভেঞ্চার সফলতায় পরিবর্তন করতে আপনাকে বারবার উঠে দাঁড়াতে হবে। তাছাড়া একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের নয় অন্যান্য বেকারদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের দাঁড় উন্মোচন করতে সক্ষম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ নতুন প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হতে প্রয়োজনীয় বিষয় তুলে ধরার জন্য। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  106. ক্যারিয়ার করার যাত্রায়, আমরা প্রায়ই নিজেদেরকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থায় খুঁজে পায়, চাকরির পিছনে ছুটবো নাকি একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলবো। উদ্যোক্তা সীমাহীন উপার্জনের সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়। একটি নির্দিষ্ট বেতনের সাথে একটি নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া মানে আপনার আয় সীমাবদ্ধ নয়। সফল ব্যবসাগুলি অর্থপূর্ণ লাভ আনতে পারে, যা আপনাকে সময়ের সাথে সাথে সম্পদ তৈরি করতে দেয়। এটা অন্য কারো গাছ থেকে ফল বাছাই করার পরিবর্তে আপনার আর্থিক বাগান বৃদ্ধি করার সুযোগ থাকার মত. উদ্যোক্তা হাওয়া হল আপনার নিজস্ব কিছু তৈরি করা। এটি একটি কাজের চেয়ে বেশি; এটি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি, গঠন এবং বৃদ্ধির একটি যাত্রা। মনে করুন আপনি মাটি থেকে একটি বাড়ি নির্মাণ করছেন, প্রতিটি ইট আপনার প্রচেষ্টা এবং সংকল্পের প্রতিনিধিত্ব করে। তৃপ্তি আসে শুধু স্থপতি হওয়া থেকে নয় বরং আপনার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে কাঠামোটি বিকশিত হতে দেখে। উদ্যোক্তা মালিকানার গভীর অনুভূতি প্রদান করে, যেখানে সাফল্য এবং বাধাগুলি আপনার করা পছন্দগুলির সাথে জড়িত। এটি একটি উত্তরাধিকার নির্মাণের আনন্দ, বিশ্বে একটি অমোঘ চিহ্ন রেখে যেতে পারে। সংক্ষেপে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া মানে এমন একটি গল্প তৈরি করা যা আপনার উত্সর্গ, স্থিতিস্থাপকতা এবং স্থায়ী কিছু তৈরি করার ইচ্ছাকে প্রতিফলিত করে। আমরা উদ্যোক্তা হবো নাকি চাকরির পিছনে ছুটব।এই প্রশ্ন আমাদের সকলের মনে। তব এই কন্টেন্টটি পড়লে সেই দ্বিধা কাটিয়ে উঠতে পারে।উদ্যোক্তা একটি মুক্ত পেশা। উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে আপনার অনেক চিন্তা ভাবনা বাস্তবে রূপ দিতে পারবেন।তবে সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগত।উদ্যোক্তা হওয়ার মাধ্যমে অনেক বেকারত্ব হ্রাস পাবে।

    Reply
  107. আমাদের দেশে ডিগ্রিধারী বেকারের সংখ্যা অনেক বেশি। বড় ডিগ্রি অর্জন করে তারা শুধু চাকরীর পিছনে ছুটছে দিনশেষে শুধু হতাশা ছাড়া আর কিছুই না। আর এই ক্ষেত্রেই যদি তারা চাকরির পিছে না ছুটে অল্প কিছু অর্থ বিনিয়োগ করে একজন উদ্যোক্তা হয়। তাহলে তারা নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অন্যদের জন্যও কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারেন।একজন উদ্যোক্তা শুধু নিজের নয় অন্যান্য বেকারদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের দাঁড় উন্মোচন করতে সক্ষম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ নতুন প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হতে প্রয়োজনীয় বিষয় তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  108. উদ‍্যোক্তা হলো স্বাধীন পেশা। যে কেউ এ পেশায় কাজ করতে পারবে। তবে চাকরির কিছু শর্ত থাকে। বিভিন্ন পদের জন‍্য আলাদা যোগ্যতা এবং সময় নির্ধারিত থাকে। আর উদ‍্যোক্তা সময় নিজের মতো নির্ধারণ করে নিয়ে কাজ করতে পারে। মূলত এটা স্বাধীন পেশা।

    Reply
  109. উদ‍্যোক্তা হলো স্বাধীন পেশা। যে কেউ এ পেশায় কাজ করতে পারবে। তবে চাকরির কিছু শর্ত থাকে। বিভিন্ন পদের জন‍্য আলাদা যোগ্যতা এবং সময় নির্ধারিত থাকে। আর উদ‍্যোক্তা সময় নিজের মতো নির্ধারণ করে নিয়ে কাজ করতে পারে।

    Reply
  110. উদ্যোক্তা হওয়া সাধারণ কোনো ব্যাপার না।একজন উদ্যোক্তা একটি উত্তেজনাপূর্ণ দুঃসাহসিক কাজ সহজেই করতে পারে যা একজন সাধারণ চাকরিজীবী করতে ভয় পায়। উদ্যোক্তা হলো একটি স্বাধীন পেশা বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় বেকারত্ব হ্রাস করে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়ার অন্যতম উপায় উদ্যোগ নেওয়া এবং উদ্যোক্তা হওয়া।

    Reply
  111. কঠোর নিয়মের সাথে নিয়মিত চাকরির বিপরীতে, একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনার নিজের জাহাজের ক্যাপ্টেন হওয়ার মতো। এখানে আছে স্বাধীনতা এবং নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা। যেখানে আপনার সাফল্য এবং ব্যর্থতাগুলি সরাসরি আপনার পছন্দের সাথে যুক্ত। একজন উদ্যোক্তা হওয়া আপনাকে আপনার ধারণা গুলোকে বাস্তবে আনতে এবং বিশ্বকে নতুন কিছু উপহার দিতে সাহায্য করে।

    Reply

Leave a Comment