মুসলমান হিসেবে আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।
দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার দোয়া-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ ضَلَعِ الدَّيْنِ، وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আউযু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউযু বিকা মিন দ্বালা’য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ (বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)
অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আপনার আশ্রয় চাই, অপারগতা ও অলসতা থেকে আপনার আশ্রয় চাই, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে আপনার আশ্রয় চাই আর ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকেও আপনার আশ্রয় চাই।
ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। এ পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে।
মুক্তির আমল – ডিপ্রেশন
অ্যাঙ্কজাইটি বা দুশ্চিন্তা বলতে অনিশ্চয়তা কিংবা আতঙ্ক থেকে সৃষ্ট অতিরিক্ত ভয়কে বোঝায়; যা মানুষের মন ও মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের উচ্চচাপ সৃষ্টি করে। দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে কখনো কখনো আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হয়।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিয়মিত দুশ্চিন্তার সঙ্গে যোগ হয় তীব্র মাথা ব্যথা, পেশিবেদনা ও আতঙ্ক ব্যাধিসহ অন্যান্য শারীরিক সমস্যা।
কখনো কখনো অযাচিত ভয় ব্যক্তির দুশ্চিন্তার মাত্রাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। এরকম কিছু সাধারণ অনাকাঙ্ক্ষিত আতঙ্ক হলো পড়ে যাবার ভয়,কারো দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হওয়ার ভয় কিংবা কাজে বিফল হওয়ার ভয় ইত্যাদি।
দুশ্চিন্তা দূর করার ১০ আমল
মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী। তাই বিপদ-আপদ এলে আল্লাহর কাছে পরিত্রাণ চাইতে। বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে। বিপদাক্রান্ত হওয়ার পরও যদি গুনাহ বেড়ে যায় এবং আমল কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে— যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব।
পক্ষান্তরে যদি বিপদ আসার পর আমল বেড়ে যায়, তাহলে বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত। কোরআন ও হাদিসের আলোকে দুশ্চিন্তা ও বিপদাপদে ইমানদারের ১০টি করণীয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হলো—
এক. বেশি বেশি ইস্তেগফার করা
মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘অতঃপর আমি বলেছি, তোমরা তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও, তিনি তো মহাক্ষমাশীল। (ফলে) তিনি তোমাদের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাত করবেন, তোমাদের সমৃদ্ধ করবেন ধনসম্পদ ও সন্তান-সন্ততিতে।’ (সুরা নুহ, আয়াত : ৭১)
রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের সংস্থান করে দেবেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১৫২০)
আরও পড়ুন
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি ? বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
দুই. অধিক হারে দরুদ পাঠ
হাদিসে এসেছে, উবাই ইবন কাব (রা.) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, আমি আপনার ওপর অধিক হারে দরুদ পাঠ করে থাকি। আমার সময়ের কতটুকু আপনার প্রতি দরুদ পাঠে ব্যয় করব? রাসুল (সা.) বলেন, তোমার যতটুকু ইচ্ছা। আমি বললাম, এক-চতুর্থাংশ সময়? তিনি বলেন, তোমার ইচ্ছা। কিন্তু যদি আরও বাড়াও তবে ভালো।
আমি বললাম, অর্ধেক সময়? তিনি বলেন, তোমার যা ইচ্ছা; তবে আরও বৃদ্ধি করলে তাও ভালো। আমি বললাম, দুই-তৃতীয়াংশ সময়? তিনি বলেন, তোমার ইচ্ছা; তবে আরও বাড়ালে তাও ভালো। আমি বললাম, আমার সবটুকু সময় আপনার ওপর দরুদ পাঠে লাগাব? তিনি বলেন, তাহলে তো তোমার চিন্তামুক্তির জন্য তা যথেষ্ট হয়ে যাবে আর তোমার গুনাহ মাফ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৪৫৭)
তিন. আল্লাহর ব্যাপারে সুধারণা পোষণ
তার ওপর ভরসা রাখুন। আশা রাখুন যে তিনি আপনাকে আপনার দুরবস্থা থেকে নাজাত দেবেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক, আয়াত : ৩)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘আমি সেরূপ, যেরূপ বান্দা আমার প্রতি ধারণা রাখে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৯০১)
চার. ভালো-মন্দে তাকদিরে বিশ্বাস রাখা
কেননা তাকদিরের ওপর পূর্ণ আস্থাবান ব্যক্তিকে দুশ্চিন্তা কাবু করতে পারে না। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ তোমাদের ক্লেশ দিলে তিনি ছাড়া তা মোচনকারী আর কেউ নেই। আর আল্লাহ যদি তোমার মঙ্গল চান, তাহলে তার অনুগ্রহ রদ করার কেউ নেই …।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ১০৭)
পাঁচ. চিন্তায় পরিবর্তন নিয়ে আসা
নিজের চেয়ে নিচের মানুষদের অবস্থার দিকে তাকান। ভাবুন, আল্লাহ আপনাকে তার থেকে ভালো রেখেছেন। মনোবিজ্ঞানীরাও ডিপ্রেশনের চিকিৎসা হিসেবে রোগীকে এভাবে চিন্তা করার উপদেশ দিয়ে থাকেন। মহানবী (সা.) দেড় হাজার বছর আগেই চিকিৎসার এই পদ্ধতি প্রয়োগ করেছিলেন।
হাদিসে এসেছে, খাব্বাব (রা.) বলেন, আমরা আল্লাহর রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে অভিযোগ করলাম এ অবস্থায় যে তিনি কাবাঘরের ছায়ায় একটি চাদরে ঠেস দিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। আমরা বললাম, আপনি কি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবেন না? আপনি কি আমাদের জন্য দোয়া করবেন না?
জবাবে তিনি বলেন, ‘তোমাদের জানা উচিত, তোমাদের আগের মুমিন লোকেদের এই অবস্থা ছিল যে একজন মানুষকে ধরে আনা হতো, তার জন্য গর্ত খুঁড়ে তাকে তার মধ্যে পুঁতে রাখা হতো। অতঃপর তার মাথার ওপর করাত চালিয়ে তাকে দুই খ- করে দেওয়া হতো এবং দেহের গোশতের নিচে হাড় পর্যন্ত লোহার চিরুনি চালিয়ে শাস্তি দেওয়া হতো। কিন্তু এই কঠোর পরীক্ষা তাকে তার দ্বীন থেকে ফেরাতে পারত না। (বুখারি, হাদিস : ৩৬১৬)
ছয়. সালাতুল হাজাত পড়া
হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) যখন দুশ্চিন্তায় পড়তেন, তখন তিনি নামাজে মগ্ন হতেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও…।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৫৩)
কোন হালাল চাহিদা পুরনের জন্য আল্লাহর সন্তষ্টির উদ্দেশ্যে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করাকে ‘সালাতুল হাজত’ বলা হয়। (ইবনু মাজাহ, হাদিস ১৩৮৫)
হাদিস শরিফে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘ফরজ নামাজের ঘাটতি থাকলে নফল নামাজ তা পূরণ করে দেয়। তাই তোমরা বেশি বেশি নফল নামাজ পড়।’ ফরজ নামাজের রাকায়াত সংখ্যা এবং সময় নির্দিষ্ট। কিন্তু নফল নামাজের নির্দিষ্ট কোনো রাকায়াত সংখ্যা নেই এবং সময়ও নেই।
সালাতুল হাজাত বা ‘প্রয়োজনের নামাজ’— একটি বিশেষ নফল ইবাদত। মানুষের বিশেষ কিছুর প্রয়োজন হলে কিংবা শারীরিক-মানসিকভাবে কোনো দুশ্চিন্তা দেখা দিলে এ নামাজ পড়তে হয়। সালাতুল হাজত একটি সাধারণ নফল নামাজ।
সাত. পরকালের বিপদের কথা স্মরণ করা
দুনিয়ার বিপদ-আপদ আপনার জন্য পরকালের বিপদ থেকে রেহাই পাওয়ার কারণ হতে পারে। আর পরকালের বিভীষিকাময় পরিস্থিতির তুলনায় দুনিয়ার বিপদ-আপদ খুবই নগণ্য। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘যেদিন তারা তা প্রত্যক্ষ করবে, সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা পৃথিবীতে মাত্র এক সন্ধ্যা অথবা এক প্রভাত অবস্থান করেছে।’ (সুরা নাজিআত, আয়াত : ৪৬)
হজরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘একদিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার বাহুমূল আকড়ে ধরে বললেন, ‘দুনিয়ায় (জীবন) এমনভাবে কাটাও, যেন তুমি একজন পথিক বা মুসাফির।
এ কারণেই…
হজরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রায়ই বলতেন, ‘তুমি যখন সন্ধ্যায় উপনীত হবে; তখন সকালের জন্য অপেক্ষা করো না। আর যখন সকাল হয়ে যায়, তখন সন্ধ্যার জন্য অপেক্ষা করো না। সুস্বাস্থ্যের দিনগুলোতে রোগ-ব্যাধির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করো। আর জীবিত থাকাকালে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করো।’ (বুখারি)
মৃত্যুর প্রস্তুতিই মানুষকে দুনিয়ার সব অন্যায় অপরাধ থেকে মুক্ত রাখে। কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক জীবন-যাপনে উৎসাহিত করে। তাই দুনিয়ার ক্ষনস্থায়ী জীবনকে কোনোভাবে প্রাধান্য দেয়া যাবে না।
আট. অভিজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করা
মহানবী (সা.) বলেন, ‘একজন মুমিন ব্যক্তি কখনো একই গর্তে দুবার পতিত হয় না।’ (বুখারি)। অর্থাৎ, মুমিন ব্যক্তি একবার প্রতারিত হলে দ্বিতীয়বার তা করে না।
সঠিক পথ গ্রহণ এবং ভুল পদ্ধতি এড়ানোর জন্য অভিজ্ঞতা মানুষের শ্রেষ্ঠ বন্ধু। যিনি যত বেশি কাজ করেন, তিনি তত বেশি অভিজ্ঞ।কাজের মাধ্যমেই অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পায়। আলি (রা.) বলেন, ‘নৈতিক নিয়মকানুন শেখানোর ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। জ্ঞানীদের জন্য অভিজ্ঞতা উপদেশের শ্রেষ্ঠ উৎস। প্রতিটি অভিজ্ঞতার মধ্যে উপদেশ লুকিয়ে থাকে।’
নাহজুল বালাগাহ গ্রন্থে বলা হয়েছে, ‘শিক্ষাগ্রহণের বিষয় অসংখ্য, কিন্তু খুব অল্পসংখ্যক মানুষই শিক্ষাগ্রহণ করে।’ ইমাম জাফর সাদিক (রহ.) তাঁর এক ছাত্রকে উপদেশ দিয়ে বলেন, ‘পৃথিবী ও তার অধিবাসীদের কাছ থেকে উপদেশ গ্রহণ করো।’
কাজ করার সুবাদে মানুষের অভিজ্ঞতা দিনে দিনে বৃদ্ধি পায়। পরবর্তী জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর বিকল্প নেই।
’
নয়. ধৈর্য ধারণ করা
মহান আল্লাহ ঈমানদারদের সর্বাবস্থায় ধৈর্য ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদাররা, তোমরা ধৈর্য ধারণ করো, ধৈর্যে প্রতিযোগিতা করো এবং সর্বদা আল্লাহর পথে প্রস্তুত থাকো, আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ২০০)
ধৈর্যের শাখা : পবিত্র কোরআন ও হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী ধৈর্যের তিনটি শাখা রয়েছে— এক. নফসকে হারাম এবং নাজায়েজ বিষয়াদি থেকে বিরত থাকা। দুই. ইবাদত ও আনুগত্যে বাধ্য করা এবং তিন. যেকোনো বিপদ ও সংকটে ধৈর্যধারণ করা।
দশ. অস্থিরতা থেকে মুক্তির দোয়া
দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে নাজাতের উদ্দেশে হাদিসে বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। ওই দোয়াগুলো বেশি বেশি পড়ুন। রাসুল (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া সম্পর্কে অবগত আছি, কোনো বিপদগ্রস্ত লোক তা পাঠ করলে আল্লাহতায়ালা তার সেই বিপদ দূর করে দেন। সেটি হচ্ছে আমার ভাই ইউনুস (আ.)-এর দোয়া। দোয়াটি হলো ‘লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জ্বালিমিন।’
অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই; আমি তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিঃসন্দেহে আমি নিজের প্রতি অবিচার করেছি।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৫)
চিন্তা ও পেরেশানির সময় রাসুল (সা.) একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুযনি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউজু বিকা মিন গালাবাতিদ দাইনি ওয়া কাহরির রিজাল।’
অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে। আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় এই দোয়া পড়তেন। (বুখারি, হাদিস : ২৮৯৩)
দোয়া দরুদ এর মাধ্যমে মানুষ কিভাবে চিন্তা মুক্ত থাকতে পারে তা এই কনটেনটিতে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপ্রেশন বর্তমান যুগের এক ভয়াবহ রোগ। ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ আবেগের কবলে পড়ে অনেক ধরনের হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে যায় তার মধ্যে আত্মহত্যা অন্যতম। এই কন্টেন্ট থেকে আমি জানতে পেরেছি কেউ ডিপ্রেশনে ভুগলে দুশ্চিন্তা মুক্তির জন্য দোয়া আরো বিভিন্ন আমল করলে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি।
কোরআনে আমলের মাধ্যমে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এ কনটেন্ট সুন্দর করে তুলে ধরেছেন লেখক।জাযাকাল্লাহু খাইর।
কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আমরা সর্বদা আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবো। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বিষয়টি বুঝিয়ে উপস্থাপন করা জন্য।
বর্তমান সময়ের অন্যতম সমস্যা গুলোর মধ্যে ডিপ্রেশন একটি। উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুন কিছু স্টেপ উল্লেখ করেছেন। এই স্টেপগুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই ডিপ্রেশন কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ।
জীবনের চলার পথে আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি, ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকি। আবার অনেকক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি, যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
জীবনে যতই খারাপ অবস্থা, হতাশা, ডিপ্রেশন আসুক না কেন তা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হলো আল্লাহর উপর ভরসা করা এবং তার কাছে বেশি বেশি দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য প্রর্থনা করা।
কন্টেন্টটির মধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর দোয়া আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে শুকরিয়া জানাই।
ডিপ্রেশন বর্তমান সমাজে একটি ভয়াবহ ব্যাধি। দুশ্চিন্তা আর ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ, পবিত্র কোরআনে এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আমরা সর্বদা আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবো। অসাধারন বিষয়টি এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে উপস্থাপন করা জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
আমরা যখন ডিপ্রেশনে থাকি তখন কি করব বুঝে উঠতে পারিনা। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে এবং হাদীসে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু আমরা খুব কম মানুষই এই দোয়াগুলো জানিনা। না জানার কারণে আমরা আমলও করতে পারিনা।ডিপ্রেশনের কারণে অনেকে নিজের জীবনও বিলিয়ে দেয়। পবিত্র কুরআন ও হাদিস অনুসারে আমল করলে আমরা ইহকাল ও পরকালে নাজাত পাব।ডিপ্রেশন সম্পর্কিত দোয়া গুলো তুলে ধরার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ, এই কনটেন্ট টি তে হাদিস সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে বলা হয়েছে। আমরা সকলে কিছু না কিছু নিয়ে ডিপ্রেশন এ চলে যাই। সকলের উচিৎ তাদের জীবনকে কুরআন হাদিস এর আলোতে আলোকিত করা।ডিপ্রেশনে না যেয়ে আল্লাহ্ কে সরণ করা। সব শেষে কনটেন্ট লেখকে অনেক ধন্যবাদ।
লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে কোরআন এর আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় বর্ণনা করার জন্য ।
বর্তমান যুগে ড্রিপশনে কম বেশি অনেকই ভুগে থাকেন। আর ড্রিপশন থেকে মুক্ত থাকার জন্য সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া।এই কন্টেন্ট এর দ্বারা আমরা কোরআন ও সুন্নাহর মাধ্যমে কীভাবে আল্লাহর কাছে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে পারি তা জানতে পারি। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল নিয়ে লেখাটি লিখা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মুসলমান হিসেবে আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের
কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়।
প্রেশন বর্তমান যুগের এক ভয়াবহ রোগ। ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ আবেগের কবলে পড়ে অনেক ধরনের হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে যায় তার মধ্যে আত্মহত্যা অন্যতম। এই কন্টেন্ট থেকে আমি জানতে পেরেছি কেউ ডিপ্রেশনে ভুগলে দুশ্চিন্তা মুক্তির জন্য দোয়া আরো বিভিন্ন আমল করলে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি।
জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তায় পরিণত হলে আমরা তা থেকে পরিত্রানের পথ খুজি। তবে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। ইনশাআল্লাহ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হবে।
These days, depression is a horrible illness. Suicide is one of the haram actions that people who suffer from depression engage in when their emotions get the better of them. The topic about using Qur’anic acts to overcome depression has been masterfully delivered by the author. Jazakallahu Khair.
মুসলমানদের জন্য দুনিয়ার জীবন একটি পরীক্ষা মাত্র, জীবনে চলার পথে অনেক বিষয়ে দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা মধ্য দিয়ে যেমন যেতে হয়, তেমনি ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল ও রয়েছে ইসলামে , যা এই আর্টিকেলটিতে গুরুত্বপূর্ণ দশটি বিষয়ের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভের জন্য খুবই উপকারী দোয়া শেয়ার করা হয়েছে এই কনটেনটিতে, যা সকল মুসলমানদের জন্য খুবই কার্যকর।
বর্তমান ডিপ্রেশন যুগের এক ভয়াবহ রোগ। এই সমস্যায় আক্রান্ত মানুষগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই তরুণরা। বর্তমানে অনেকেই অল্প বয়সে ডিপ্রেশন নামক ভয়াবহ রোগের আক্রান্ত হয়। ডিপ্রেশনে অনেক বেশি আক্রান্তের কারণে অনেক সময় মানুষ মানসিক সমস্যা ভোগে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির সবচেয়ে সর্বোত্তম হয়েছে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া। উক্ত কনটেন্টিতে লেখক কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুন কিছু স্টেপ উল্লেখ করেছেন। ইনশাল্লাহ পরবর্তী সময়ে আমিও দুশ্চিন্তা হলে উক্ত আমলটি বেশি বেশি করার চেষ্টা করব।
এই আর্টিকেলটিতে হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ দোয়াগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যা মানসিক অস্থিরতা এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সহায়ক হতে পারে। এতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য ইসলামী পদ্ধতির উপর দারুণভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। এই লেখাটি পড়ে আমি সত্যিই অনুপ্রাণিত ও শান্তি অনুভব করেছি।
লেখাটি আমাদের শিখিয়েছে যে, আল্লাহতায়ালার প্রতি গভীর বিশ্বাস এবং দোয়ার মাধ্যমে আমরা যেকোনো মানসিক কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারি। এতে শুধু মানসিক শান্তি নয়, বরং আধ্যাত্মিক উন্নতিও অর্জিত হয়। দোয়াগুলোর সঠিক উচ্চারণ এবং অর্থ বোঝার মাধ্যমে আমরা সহজেই আমাদের দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করতে পারি।
এতো সুন্দর লিখাটির জন্য লেখককে ধন্যবাদ 😊
আমাদের প্রায় সবার জীবনেই ভয়াবহ একটি রোগ হলো ডিপ্রেশন। এই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আমরা কুরআন এবং সুন্নাহর মাধ্যমে আল্লাহতা’আলার কাছে সাহায্য চাইবো, নিশ্চয়ই তা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য কল্যাণকর।ধন্যবাদ রাইটারকে দুয়াগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমান সমাজে ডিপ্রেশন একটি ভয়ানক রোগ। কম বেশি প্রায় সব মানুষই ডিপ্রেশনে ভোগে।
মুসলমান হিসেবে আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।
চিন্তা ও পেরেশানির সময় রাসুল (সা.) একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুযনি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউজু বিকা মিন গালাবাতিদ দাইনি ওয়া কাহরির রিজাল।’
বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন এক ভয়াবহ ব্যাধি হিসেবে মানব সমাজে পরিচিত। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে বর্তমান যুগের মানুষেরা বিভিন্ন হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে ।এমনকি, এক পর্যায়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। আল্লাহ তাআলা এ ব্যাধি থেকে মুক্তির সঠিক দিকনির্দেশনা পবিত্র কুরআনে বিশ্লেষণ করেছেন। কিন্তু আমরা অনেকেই সেটা জানিনা। এই কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল ও সঠিক দিক নির্দেশনা সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।
মাশাল্লাহ….
অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল।
দুনিয়ার এ ক্ষুদ্র জীবনে মানুষের সমস্যার শেষ নেই, আর বিভিন্ন সমস্যা থেকেই ডিপ্রেশনের উৎপত্তি। একমাত্র আল্লাহর সান্নিধ্যই পারে ডিপ্রেশন নামক ঘাতক ব্যাধি থেকে আমাদের মুক্ত করতে।
এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর ও সাবলীলভাবে কোরআন হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি আর্টিকেল।
লেখককে জাযাকাল্লাহু খইরন তথ্যবহুল, সময়োপযোগী লেখনী তুলে ধরার জন্য।
‘ডিপ্রেশন ‘ শব্দটি ছোট হলেও এর ভয়াবহতা বর্তমান সমাজে ব্যাপক।এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা দুশ্চিন্তা ও হতাশায় ভোগে।এ রোগের প্রয়োজনীয় ওষুধ হলো আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া।আমাদের রাসূল (স.)দুশ্চিন্তায় পড়লে কি ধরনের আমল করতেন,সেই সম্পর্কে সঠিক নির্দেশনা এই কনটেন্টে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।এই কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আপনারা সুস্পষ্ট ধারণা পেয়ে যাবেন,, ইনশাআল্লাহ।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সময়- উপযোগী প্রয়োজনীয় কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
“Depression” is a very familiar term. In this content, we explore why we often find ourselves depressed on life’s journey, the dangers of depression, and how to find freedom from it, drawing insights from the Quran and Sunnah. It’s important for us to implement these teachings so we can effectively combat depression.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমরা মানুষ তাই জীবন চলার পথে আমরা কোন না কোন সময় ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। মানুষের জীবনে হতাশা দুঃখ কষ্ট আসবেই কিন্তু তখন দুশ্চিন্তায় ডুবে গেলে চলবে না ।পরম করুণাময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে, বিশ্বাস রাখতে হবে এবং কোরআন ও হাদিসের আলোকে জীবনযাপন করতে হবে ।তাহলেই আমরা ডিপ্রেশন নামক এই সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পেতে পারি ইনশাআল্লাহ। আমাদের সকলের মনে রাখতে হবে এ জীবন ক্ষণস্থায়ী ,অনন্তকালের জীবন পরকালে। তাই এ জীবনের দুঃখ কষ্ট নিয়ে এত হতাশা ও দুশ্চিন্তার কিছু নেই ।আমাদের পরকালের জন্যই বেশি কাজ করতে হবে।
আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেছেন:
“সুতরাং অধৈর্য হয়ো না, যেমনটি তাদের প্রতি অধৈর্য হয়েছে। আমরাই তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবো।” [সূরা আর-রুম, আয়াত: ৫৫]
আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি এবং ডিপ্রেশনে ভুগি, যা আমাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তোলে। তবে কুরআনের শিক্ষার মাধ্যমে আমরা এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে পারি। আল্লাহর সাহায্য ও সহায়তা চাওয়া, তাঁর প্রতি ঈমান ও ভক্তি রাখা, এবং সৎ কাজ করার মাধ্যমে আমরা ডিপ্রেশনের কাবল থেকে উত্তরণ করতে পারি। বিধি-বিধান মেনে চলা যেমন আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলবে, তেমনি আমাদের হৃদয়কে শান্তি ও সুখে ভরিয়ে দিবে।
ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা শব্দটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। এটা এমন একটি বিষয় যার মাধ্যমে অনেকে আত্মহননের মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। কিন্তু ইসলামে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির বিভিন্ন উপায় বলে দিয়েছেন। যেটা অনুসরণ করলে মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকবেন। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে সুন্দর করে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় বর্ণনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।
জীবনে চলার পথে আমরা নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হই। যার কারণে দুশ্চিন্তার সৃষ্টি হয় এবং মাত্রা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা একসময় ডিপ্রেশনের রূপ নেয়। কিন্তু মুসলমান হিসেবে আমাদের জীবনে সমস্যা গুলোকে আল্লাহ প্রদত্ত পরীক্ষা স্বরূপ দেখতে হবে এবং ডিপ্রেশনে না পড়ে সেগুলোকে খুব ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করতে হবে।এ কনটেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দর ভাবে ইসলামের দৃষ্টিতে কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী ডিপ্রেশন মোকাবেলার উপায় গুলো উল্লেখ করেছেন। সেজন্য লেখক কে ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এমন একটি বাস্তবিক ও প্রয়োজনীয় কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য।
ইসলাম এমন একটা ধর্ম যেখানে সব সমস্যার সমাধান এবং মুক্তি আছে। উক্ত কনটেন্ট টি তে ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার দোয়া ও আমল আলোচিত হয়েছে। বিষয় টি অত্যান্ত সময় উপযোগী ও প্রয়োজনীয়। আল্লাহ আমাদের সবাই কে জানা, বোঝা এবং আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন, ধন্যবাদ,
বর্তমানে ডিপ্রেশনে কমবেশি সবাই আমরা ভোগে থাকি। বিভিন্ন কারণে আমাদের জীবনের চিন্তার দেখা দেয়। কিন্তু চিন্তাটা অধিক হওয়ার ফলে দুশ্চিন্তা যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত। যদি ডিপ্রেশনে কেউ ভুগে থাকে তাহলে কি করে কোরআন, দোয়া ও সুন্নাহ সহ কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানা যায়। লেখককে ধন্যবাদ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করার জন্য এটি লেখেছে বলে।
দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কখনো কখনো আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হয়।দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে নাজাতের উদ্দেশ্যে হাদিসে বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।কোনো বিপদগ্রস্ত লোক আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে কোন দুয়া গুলো পাঠ করলে আল্লাহতায়ালা তার সেই বিপদ দূর করে দেন এই বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে কনটেন্ট টি তে যা মুসলমান ভাই বোনদের জন্য খুবই উপকারি হবে।
এই কনটেন্টটি চিন্তামুক্তি ও আধ্যাত্মিক শক্তি অর্জনের জন্য কিছু মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করেছে। প্রতিটি পয়েন্টে কোরআন ও হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যা ইসলামী জীবনে মানসিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়ক। পাঠকদের জন্য এটি একটি শিক্ষামূলক ও অনুপ্রেরণাদায়ক লেখনী।
জীবনে চলতে গেলে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা অবশ্যই থাকবে। কিন্তু জীবন থেমে থাকবে না। আর এই দুশ্চিন্তার সাথে জীবনকে চালিয়ে নিতে হলে অবশ্যই আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং সাহায্য প্রার্থনা করতে হবে। তাহলে জীবনে নিজেকে কখনো নিঃস্ব মনে হবে না। খুবই উপকারী কনটেন্ট এবং পড়ে খুব ভালো লাগলো। না শেয়ার করে পারলাম না….
এই কঠিন দুনিয়ায় ডিপ্রেশন আল্লাহর পক্ষ থেকে এক কঠিন পরীক্ষা। ইসলামের উপর অটল থাকা ও ধৈর্য্য ধারণ করা অনেক কষ্টসাধ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক সময় অনেক মুমিন বান্দাও ডিপ্রেশনের কারণে ইমান হারিয়ে ফেলে, এমনকি অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। ডিপ্রেশন থেকে বেচে থাকার জন্য অনেক উপায় আল্লাহ্ বলে দিয়েছেন, যা এই আর্টিকেলে খুব সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে। আমরা যদি এই আমলগুলো করতে পারি ইন শা আল্লাহ্ আমাদের ডিপ্রেশন তো যাবেই , সাথে আমাদের ঈমান ও অনেকগুণ বেড়ে যাবে।
ছোট ছোট আমলের মাধ্যমে কিভাবে একজন মানুষ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তিলাভ করতে পারে তা এই কনটেন্টটিতে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আমি এটি পড়ে উপকৃত হলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এ ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা জন্য।
মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেন আমি মানুষ কে পরীক্ষা করবো রোগ দিয়ে, কষ্ট দিয়ে। কিন্ত আমরা মানুষ যখন কষ্টে পরি তখন ডিপ্রেশন এ পরে যাই। আল্লাহ্ মহান তিনি তা থেকে উত্তরণের উপায় ও বলে দিয়েছেন। দোয়া, দুরুদ, ইস্তেগফার ইত্যাদি দাড়া আমরা ডিপ্রেশন থেকে দূরে থাকতে পারি। লেখক সুন্দর করে ডিপ্রেশন থেকে বের হবার আমল গুলো কন্টেন্ট এর মাধ্যমে তুলে ধরেছে যার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই
মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেছেন আমি মানুষ কে পরীক্ষা করবো রোগ দিয়ে, কষ্ট দিয়ে। কিন্ত আমরা মানুষ যখন কষ্টে পরি তখন ডিপ্রেশন এ পরে যাই। আল্লাহ্ মহান তিনি তা থেকে উত্তরণের উপায় ও বলে দিয়েছেন। দোয়া, দুরুদ, ইস্তেগফার ইত্যাদি দাড়া আমরা ডিপ্রেশন থেকে দূরে থাকতে পারি। লেখক সুন্দর করে ডিপ্রেশন থেকে বের হবার আমল গুলো কন্টেন্ট এর মাধ্যমে তুলে ধরেছে যার জন্য তাকে ধন্যবাদ।
পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র জীবনের চলার পথে আমরা অনেক সময় হতাশ হয়ে পড়ি ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকি। আবার অনেক ক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়। একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। জীবনে যতই খারাপ অবস্থা হতাশা আর ডিপ্রেশন আসুক না কেন তা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হলো আল্লাহর উপর ভরসা করা এবং তার কাছে বেশি বেশি দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য প্রর্থনা করা।
কন্টেন্টটির মধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর দোয়া আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে শুকরিয়া জানাই।
আলহামদুলিল্লাহ, পবিত্র কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আমরা সর্বদা আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করব। ডিপ্রেশনে কমবেশি আমরা সবাই ভুগি। আল্লাহ এবং রাসূলের দেখানো পথে চললে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এই কনটেন্ট টি তে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো বর্ণনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।
পবিত্র কুরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা লেখক কনটেন্ট এর মধ্যে তুলে ধরেছেন আল্লাহর ও রাসুলের দেখানো পথে চললে অবশ্যই ডিপোশন থেকে মুক্তি লাভ করা যায়
লেখক সুন্দর করে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার আমল গুলো কনটেন্ট এ তুলে ধরেছেন।
ধন্যবাদ লেখক
ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ে এক ভয়বহ রোগে পরিণত হয়েছে। যা মানুষের জীবন কে ধংস করে দেয়।
কোরআনে আমলের মাধ্যমে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এ কনটেন্ট সুন্দর করে তুলে ধরেছেন লেখক।জাযাকাল্লাহু খাইর।
প্রতিটি মানুষই জীবনে কখনো না কখনো ডিপ্রেশনে ভুগে থাকেন।আর ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য আমাদের উচিৎ বেশি করে আল্লাহর কাছে দুয়া করা।ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর করে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার আমল গুলো কনটেন্ট এ তুলে ধরার জন্য।
জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। এ পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে। আমাদের সবার জীবনেই ডিপ্রেশন রয়েছে এবং কিভাবে আমরা আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবার মাধ্যমে তা কাটিয়ে উঠতে পারি সে ব্যাপারে লেখক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন এই কন্টেন্টটিতে।
“ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল।” এখানে অনেকগুলো আমলের কথা বলা হয়েছে যা ডিপ্রেশন থেকে আমাদের বের করে নিয়ে আসতে পারে আল্লাহর ইচ্ছায়। অনেক সুন্দর একটি কনটেন্ট লিখেছেন লেখক।
🌏 সমসাময়িক সমস্যাগুলির একটা আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হচ্ছে দুশ্চিন্তা বা ডিপ্রেশন। কম বেশি প্রায় সব মানুষই ডিপ্রেশনে ভূগে থাকে। আর এই দুশ্চিন্তা বা ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতাআলার কাছে সাহায্য চাওয়া। পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তার ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস লেখক এখানে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। উক্ত কন্টেন্ট এ উল্লেখিত টিপস ও দোয়া অনুসরণ করলে খুব সহজেই ডিপ্রেশন কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন ⤵️
ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ে এক ভয়বহ রোগে পরিণত হয়েছে। কোনো কিছু হলেই মানুষ ডিপ্রেশন এ চলে যায়। এ ডিপ্রেশন থেকে বাঁচতে হলে সবকিছুতেই একমাত্র আল্লাহর ওপর রাখতে হবে। যাই ঘটুক না কেন আল্লাহই সব ঠিক করে দিবে এমন ভরসা প্রত্যেকের মাঝে থাকলে তখনই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
বর্তমানে ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ ব্যাধি হিসেবে দাড়িয়েছে।আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি এবং ডিপ্রেশনে ভুগি, যা আমাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তোলে।তাই আমাদেরকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য সবসময় আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে।
এই কন্টেন্ট মাধ্যমে আমরা কোরআন ও সুন্নাহর মাধ্যমে কীভাবে আল্লাহর কাছে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে পারি তা লেখক তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
ডিপ্রেশন /দুশ্চিন্তা বর্তমান সময়ে অধিকাংশ লোকের মাঝে দেখা যায়।ডিপ্রেশন এর ফলে মানব জীবনে অনেক ক্ষতি হচ্ছে, এই ডিপ্রেশন মুক্তির জন্য আল্লাহর নিকট সাহায্যে পার্থণা করা উচিত। এই কন্টেন্ট টি তে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সমূহ আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমানের ফিতনাময় সমাজব্যবস্থায় ডিপ্রেশন বা হতাশা অধিকাংশ মানুষেরই নিত্যসঙ্গী।অথচ আল্লাহ তায়ালা আমাদের পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা ইসলামে, কুরআন ও হাদিসের মাধ্যমে শিখিয়ে দিয়েছেন কীভাবে যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতে আল্লাহর উপর ভরসা করে খাপ খাইয়ে চলতে হয় এবং কি কি আমল করলে তিনি আমাদের সকল দুশ্চিন্তা এবং দুঃখ গুলোকে দূর করে আমাদেরকে সাহায্য করবেন।কন্টেন্টটিতে লেখক খুবই হৃদয়গ্রাহী ভাষায় পবিত্র আল-কুরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো বর্ণনা করেছেন।আলহামদুলিল্লাহ কন্টেন্টটি পড়ে আমার মনের বোঝা গুলো হালকা হয়ে গেলো।
মানুষ তার পার্থিব জীবনে নানা আশা আকাঙ্ক্ষার অপ্রাপ্তির কারণে ডিপ্রেশনে ভোগে যা পরবর্তীতে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক জটিলতা সৃষ্টি করে। এটা সাধারনত তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বেশি দেখা যায়। ডিপ্রেশনের কুফল ও তার থেকে পরিত্রাণের উপায় খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আলহামদুরিল্লাহ,ইসলামিক নিয়ম মেনে আমরা কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি এই কন্টেন্ট টি তে পবিত্র আল-কুরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো বর্ণনা করেছেন।
পবিত্র কোরআনে এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আমরা সর্বদা আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবো। আলহামদুলিল্লাহ
জীবনের চলার পথে আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি, ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকি। আবার অনেকক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি, যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
জীবনে যতই খারাপ অবস্থা, হতাশা, ডিপ্রেশন আসুক না কেন তা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হলো আল্লাহর উপর ভরসা করা এবং তার কাছে বেশি বেশি দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য প্রর্থনা করা।
মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী। তাই বিপদ-আপদ এলে আল্লাহর কাছে পরিত্রাণ চাইতে। বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে। বিপদাক্রান্ত হওয়ার পরও যদি গুনাহ বেড়ে যায় এবং আমল কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে— যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব।
বর্তমানে ডিপ্রেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। এর কারণে মানুষ বিভিন্ন ধরনের নাজায়েজ কাজ যেমন আত্মহত্যার মতো গর্হিত কাজ করতে ও দ্বিধাবোধ করে না। আর এই কন্টেন্ট এ কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে কিভাবে নিজেকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত রাখা যায় তা অত্যন্ত সুন্দর ও সাবলীলভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
সম্মানিত লেখকে অসংখ্য অগণিত ধন্যবাদ তিনি এখানে ডিপ্রেশন নিয়ে খুবই চমৎকার আলোচনা করেছেন কোরআন সুন্নাহর আলোকে। তাই লেখকে জাযাকাল্লাহু খাইরা। আমাদের উচিৎ লেখকের দেয়া কোরআন সুন্নাহর আলোকে দিকনির্দেশনা মেনে চলা, তাহলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাদেরকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিবেন। আর রাসুল স.বলেছেন কোন মুসলিম নারী পুরুষ একটা চিন্তায় ভোগার কারনে হলেও আল্লাহ তার একটি গুনাহ মাফ করবেন। তাকে একটি সওয়াব দিবেন। তার একটি মর্যাদা বুলন্দ করবেন।
দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে কখনো কখনো আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হয়। আর বর্তমান যুগে ড্রিপশনে ভোগেন না এমন মানুষ কম ই আছে। এই কন্টেন্ট থেকে জানতে পারব কেউ ডিপ্রেশনে ভুগলে দুশ্চিন্তা মুক্তির জন্য দোয়া আরো বিভিন্ন আমল করে খুব সহজেই সে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবে।
Reply
ডিপ্রেশন কথাটি বর্তমানে মানুষের মাঝে অহরহ ঘটছে। কারণে অকারণে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের যেমন দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি দিয়েছেন তেমনি তা থেকে মুক্তি পাওয়ার পথও বাতলে দিয়েছেন। আমরা সে অনুযায়ী আমল করলেই ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো ইন শা আল্লাহ্। এই কন্টেন্টটি তে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির যে দু’আ বা আমলগুলো উল্লেখ করা হয়েছে তা খুবই উপকারী, মা শা আল্লাহ্।
ডিপ্রেশন জীবন থেকে, সমাজ থেকে ধর্মকে নির্বাসন দেয়ার এক উপযুক্ত পুরস্কার। একমাত্র আল্লাহকে জীবনের সর্বক্ষেত্রে রব হিসেবে মেনে নিলেই এ থেকে মুক্তি মিলবে।
ইসলামিক নিয়ম মেনে আমরা কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি এই কন্টেন্ট টি উপায়গুলো বর্ণনা করেছেন।
জীবনে চলার পথে আমরা কখনও কখনও ডিপ্রেশন বা হতাশায় পড়ি। যা আমাদের জন্য খুবই বেশি যন্ত্রণাদায়ক। আর এই ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে বাঁচানোর উপায় হলো আল্লাহর কাছে ব্যাকুল হয়ে চাওয়া। কন্টেন্টটিতে বলা হয়েছে আমরা কিভাবে আল্লাহর ইবাদাত এর মাধ্যমে নিজের হতাশা দূর করতে পারি।
মাশাল্লাহ। খুবই ভালো একটি কন্টেন্ট। এ কন্টেন্টটি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিলো।
ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর সময়োপযোগী একটা কন্টেন্ট লিখার জন্য। চরম ডিপ্রেশনের মধ্য দিয়ে আমি নিজেই যাচ্ছি। এই কন্টেন্টটি পড়ে বুঝতে পারলাম একমাত্র মহান আল্লাহর আদেশ যথাযথ পালনের মাধ্যমেই কেবল ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত হতে পারব। কন্টেন্টটি সকলের পড়া উচিত।
বর্তমান যুগে ফিতনা এত ছড়িয়ে পড়েছে সমাজে ।আর হতাশা হলো মানুষের নিত্যসঙ্গী। আল্লাহ তায়ালা আমাদের পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা সকল সমস্যার দোয়া ইসলামে, কুরআন ও হাদিসের মাধ্যমে শিখিয়ে দিয়েছেন কীভাবে যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে সবর করে সাহায্য চাইতে হবে।লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে কোরআন এর আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় বর্ণনা করার জন্য ।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি বড় রোগ, ১০০ তে প্রায় ৯০ জন এই রোগে আক্রান্ত। মানুষের মন,শরীর সব কিছুর ক্ষতি করে জীবনকে যন্ত্রণা দায়ক করে তোলে।
ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। এ পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে।
অ্যাঙ্কজাইটি বা দুশ্চিন্তা বলতে অনিশ্চয়তা কিংবা আতঙ্ক থেকে সৃষ্ট অতিরিক্ত ভয়কে বোঝায়; যা মানুষের মন ও মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের উচ্চচাপ সৃষ্টি করে। দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে কখনো কখনো আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হয়। লেখক খুব সুন্দর ভাবে ইসলামিক পন্থা গুলো তুলে ধরেছেন, ডিপ্রেশন থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য। আমাদের ইসলাম আমাদের জীবন যাপন করার শিক্ষা দেয়,সঠিক পথ দেখায়,আমারা নিজেদের ভুলের জন্য এত সুন্দর সুযোগ থেকে দূরে সরে রই।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর কনটেন্ট লিখার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ। কনটেন্ট টি পরে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। দুশ্চিন্তা কতটা ভয়ানক তা কেবল ভুক্তভোগীই জানেন।ইসলামে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির পথ এতটা সুন্দর করে বাতলে দেওয়া হয়েছে অথচ না জানার কারনে আমরা এসব মানতে পারছি না। আল্লাহ আমাদের কে জানার ও মানার তৌফিক দিন। আমিন।আর উত্তম বিনিময় দিন লেখক কে এতো সুন্দর বিষয় এ লেখার জন্য।
বর্তমানে ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ ব্যাধির আকার ধারণ করেছে । আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি এবং ডিপ্রেশনে ভুগি, যা আমাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তোলে।তাই আমাদেরকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য সবসময় আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে।কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর কনটেন্ট লিখার জন্য।
বর্তমানে ডিপ্রেশন সামাজিক ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে । কিশোর-কিশোরী , তরুন তরুনিদের কেই সাধারনত ডিপ্রেশনে বেশি ভুগতে দেখা যায় । অনেকে আত্মহত্যা ও করে থাকে । কন্টেন্ট টি তে কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় বর্ণনা করা হয়েছে যেগুলো আমাদের অনেক উপকারে আসবে । ধন্যবাদ লেখক কে যুগোপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য ।
🍀🍀কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে এই কন্টেন্ট লেখা হয়েছে মা শা আল্লাহ।লেখক কে অনেক শুকরিয়া এরকম উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য 💚💚
মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী। তাই বিপদ-আপদ এলে আল্লাহর কাছে পরিত্রাণ চাইতে হয়। বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে। বিপদাক্রান্ত হওয়ার পরও যদি গুনাহ বেড়ে যায় এবং আমল কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে— যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব।
পক্ষান্তরে যদি বিপদ আসার পর আমল বেড়ে যায়, তাহলে বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষা মাত্র।
আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়।দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার দোয়া-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ ضَلَعِ الدَّيْنِ، وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আউযু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউযু বিকা মিন দ্বালা’য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ (বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)
অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আপনার আশ্রয় চাই, অপারগতা ও অলসতা থেকে আপনার আশ্রয় চাই, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে আপনার আশ্রয় চাই আর ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকেও আপনার আশ্রয় চাই।
আলহামদুল্লিাহ, এই দোয়াটি নিয়মিত পড়া হয়। বিপদের সময় অনেক কার্যকরী আমল।
ডিপ্রেশন বর্তমান সমাজে একটি ভয়াবহ ব্যাধি। দুশ্চিন্তা আর ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
Alhamdulillah, this content is very good about hadith. We all go into depression at some point or another. Everyone should illuminate their lives in the light of Quran and Hadith. Don’t go into depression and turn to Allah. Finally many thanks to the content writer.
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। কুরআন সুন্নাহর আলোকে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তা এই কনটেন্টটিতে বর্ণিত হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ।
ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। অসাধারন কন্টেন্ট
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার একমাত্র উপায় হলো কুরআনের ভিতর ডুবে যাওয়া। কুরআন অনুযায়ী চলতে পারলে কোন প্রকার চিন্তা, দুশ্চিন্তা আমাদের কাছে ঘেষতে পারবে না। দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আল্লাহ আমাদের চার স্তরের নিরাপত্তা দিয়ে রেখেছেন।
স্তরগুলো হচ্ছেঃ
১. কুরআন,
2. সুন্নাহ,
3. আকল ও
4. ইমাম (অভিজ্ঞ ব্যক্তি)।
যখন কোন সমস্যা সামনে এসে দাঁড়ায় তখন প্রথমে কুরআন থেকে সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে। কুরআন বুঝে উঠতে না পারলে সুন্নাহ থেকে বের করতে হবে। কুরআন, সুন্নাহ বুঝতে ব্যর্থ হলে আকল এবং অভিজ্ঞদের সাহায্য নিতে হবে।
ডিপ্রেশন- এটি বর্তমান সময়ের খুব ভয়াবহ ও ক্ষতিকর একটি রোগ। এটি মানুষের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। আবার এটির কারণে মানুষ আত্মহত্যাও করে বসে। কিন্তু, ডিপ্রেশন থেকে ফিরে আসার জন্য হাদিস কোরানে কি আছে তা এই কনটেন্টে ভিন্ন ভিন্ন স্টেপ দ্বারা তুলে ধরা হয়েছে। এই কনটেন্ট এ কিভাবে দোয়া করলে, কিভাবে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলে ডিপ্রেশন থেকে ফিরে আসা যায়, তা সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে। কোরআন হাদিসের আলোকে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য লেখক কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
মুমিন মাত্রই তাকদিরে বিশ্বাসী। তাকদিরে বিশ্বাস ছাড়া মুমিন হওয়া যায়না। আর তাকদিরের ভাল মন্দ আল্লাহর হাতে ন্যস্ত।তাই অযথা দুঃশ্চিন্তা বাদ দিয়ে ধৈর্যধারণ করা বুদ্ধিমানের কাজ।পোস্টটিতে সুন্দরভাবে সব আলোচনা করা হয়েছে বিপদাপদে কীভাবে কি করতে হবে।
নবি করিম (স) বলেছেন মুমিন মুসলমানদের কখনো হতাশা হতে নেই ।যারা তাগদিরে বিশ্বাস করে তারা কখনো ভবিষ্যৎ নিয়ে দুঃশ্চিন্তা ও হতাসা হতে নেই । কারণ মুমিন মানুষেরা একমাত্র আল্লাহকে বিশ্বাস করে ।আল্লাহতায়লা যা করেন বান্দার ভালোর জন্যই করেন । যারা সবসময় নবি করিম (স) এর উপর দুরুদ পাঠ করে তাদের যত বালা মসিবত বিপদ আপদ দূর করে দেন ।তাই প্রতিটি মুসলমানের উচিত বিপদের সময় ধর্য ধারণ করা ওবেশি বেশি দুরুদ পাঠ করে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।
ডিপ্রেশন যেন ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে বর্তমান সময়ে । অনেক মানুষ কে দেখা যায় বিভিন্ন কারনে দুশ্চিন্তা বা হতাশাগ্রস্ত হয়ে আছে , এমন কি সেচ্ছায় মৃত্যু কে আলিঙ্গন করছে। এর মূল কারন হচ্ছে অল্পতে ভেঙ্গে পড়া বা সবর না করতে পারা । আমাদের উচিৎ আল্লাহ্ তা আলা-র উপর ভরসা করে সবর করা এবং চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। কারন আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারি।
বলা হয় যা কিছু মহান আল্লাহ্ তার বান্দার জন্য লিখে রেখেছেন তা সে নিশ্চয়ই পাবে কেও তা আটকে রাখতে পারবে না আর যা কিছু তিনি তার বান্দার জন্য লিখেন নাই তা বান্দা যতই চেষ্টা করুক না কেন পৃথিবীর কেউ তা এনে দিতে পারবে না । এজন্য আমল করার মাধ্যমে আল্লাহ্ তা আলা-র সান্নিধ্য খুজতে হবে। উপরোক্ত দোয়া গুলো তার উদাহরণ ।
এই পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষার ক্ষেত্র মুসলমান হিসেবে আমরা এটাই বিশ্বাস করি। জীবনে চলার পথে আমাদেরকে ভাবতে হয় চিন্তা করতে হয়। আর এসব চিন্তা-ভাবনা করতে করতে মানুষ একসময় ডিপ্রেশনে চলে যায় যা মানব জীবনের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মূলত এ আর্টিকেলটিতে কোরআন ও হাদিসের আলোকে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা বর্ণনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে আমি নিজে খুব উপকৃত হয়েছি ।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
ডিপ্রেশন বর্তমানে একটি ভয়াবহ রোগের নাম। মানুষ কারনে অকারনে বিভিন্ন হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে আত্নহত্যার পথ ও বেছে নেয়। এই ডিপ্রেশন ও ফ্রাস্ট্রেশন থেকে মুক্তি পেতে এই আর্টিকেল টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন।
আসসালামু আলাইকুম
ডিপ্রেশন বর্তমান যুগের ক্ষতিকর একটি ব্যধি।ডিপ্রেশনে ভুগেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন।কোরআনে আল্লাহ হতাশ হতে নিষেধ করেছেন।ঈমানদার ব্যক্তি কখনো আল্লাহর উপর থেকে হতাশ হয় না। কনটেন্ট টিতে হতাশা গ্রস্ত মানুষকে সুন্দর দোয়া পাঠ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। অসাধারণ কন্টেন্ট।
মাশা আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। এত সুন্দর আর এত উপকারী বিষয়ে লেখনী। আমরা এই স্বল্প দিনের জিবনে একটু অসুবিধা হলেই ডিপ্রেশনে হায় হতাশ করি। কিন্তু পরকালে এর থেকেও বেশি কষ্ট অপেক্ষা করছে। তবে মুমিনগণ দুনিয়া ও আখিরাতে সব অবস্থায় আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট থাকে এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চায়। কন্টেন্ট টি প্রতিটি মানুষকে আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাওয়ার জন্য উৎসাহিত করবে।
হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে। আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় এই দোয়া পড়তেন। (বুখারি, হাদিস : ২৮৯৩)
দুঃখ, অপারগতা, অলসতা আমাদের এক প্রকারের নিত্যসঙ্গী। এর ফলে আমাদের আরামের জীবনে নেমে আসে অমানিশার ঘোর অন্ধকার।
আপনাকে কেউ যদি বলে যে এই কাজটি(দুনিয়াবি কোনো কাজ) যদি আপনি করেন তাহলে আপনি অনেক দামী দামী পুরষ্কার পাবেন অথবা আপনি সফল হবেন। এই ঘোষণাটি শুনে নিশ্চয়ই আপনি ওই কাজটি করতে রাজি হয়ে যাবেন। তাই না? ঠিক তদ্রূপ ইসলামের বিধিবিধান পালনের মাধ্যমে আমাদের প্রতিটি ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার নিশ্চয়তা দিচ্ছেন আল্লাহ তায়ালা। সাথে আখেরাতের সফলতা তো আছেই। এই আর্টিকেলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল শিখানো হয়েছে যা আপনার বাস্তব জীবনে কাজে লাগবে।
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল এই আর্টিকেলটিতে কিভাবে আমরা দোয়ার মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারে এখানে তা আলোচনা করা হয়েছে।
এ আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী বটে।
কারণ , আজকাল প্রায় ই মানুষেরা ডিপ্রেশনের থাকে আশা করি এ কন্টেনটি তাদের উপকারে আসবে।
এই সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে সাধুবাদ জানাই।
পবিত্র কোরআন ও হাদিস শরিফে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার ও বিপদ–আপদ দূর করার বিভিন্ন আমলের কথা উল্লেখ রয়েছে। ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে। বিপদাক্রান্ত হওয়ার পরও যদি গুনাহ বেড়ে যায় এবং আমল কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে— যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব।
পক্ষান্তরে যদি বিপদ আসার পর আমল বেড়ে যায়, তাহলে বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত।
ডিপ্রেশন বা হতাশায় বর্তমানে একটি ভয়াবহ ব্যাধি হয়ে উঠেছে। এই হতাশা আর দুশ্চিন্তা থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়, তা এই লেখাটিতে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে। সবচেয়ে উত্তম আমল হল মহান আল্লাহতায়ালার নিকট সাহায্য চাওয়া। আল্লাহ্ ছাড়া কেউই আমাদের কোন বিপদ-আপদ বা রোগ-ব্যাধি থেকে বাঁচাতে পারবে না। তাই, এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন ও দুশ্চিন্তা দূর করার বিশেষ কিছু আমল আর কোরআন-সুন্নাহ থেকে নেওয়া কিছু দুয়া উপস্থাপন করা হয়েছে। ইনশাআল্লাহ, এটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে।
বর্তমান যুগের এক ভয়াবহ রোগের নাম হলো ডিপ্রেশন । ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ অনেক ধরনের হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে যায় তার মধ্যে আত্মহত্যা অন্যতম। এই কন্টেন্ট থেকে আমি জানতে পেরেছি কেউ ডিপ্রেশনে ভুগলে দুশ্চিন্তা মুক্তির জন্য কোরয়ান ও হাদিসের বিভিন্ন আমল করলে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি।
ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।দুশ্চিন্তায় ভেঙ্গে না পড়ে ধৈর্যধারণ করা মুমিনের পরিচয়। একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। কোনো প্রকার দুশ্চিন্তার সময় একজন ব্যক্তির কি করা উচিত, কি কি নিয়ম মানা হবে কি কি আমল করতে হয় তা কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমান সমাজে একটি ভয়াবহ ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা । দুশ্চিন্তা বা ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকার অন্যতম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।দুশ্চিন্তায় ভেঙে না পড়ে ধৈর্য ধারণ করা একজন মুমিনের পরিচয়। নিজেকে শক্ত রেখে, নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখেন, সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারলেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। ধন্যবাদ লেখককে কনটেন্টি উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন একটি খুব ই পরিচিত ব্যাধি।ইস্তিগফার,দুরুদ,আল্লাহর প্রতি সুধারনা,পজিটিভ চিন্তা,তাকদীরে বিশ্বাস, সবর করা, আখিরাতের কথা স্বরণ,দোয়া ইত্যাদি একজন মানুষ কে ডিপ্রেশন থেকে বের হতে সহায়তা করবে।ধন্যবাদ লেখককে।
ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে সহজে মুক্ত থাকার জন্য কনটেন্টটি খুবই উপকারি।উক্ত কনটেন্টটি লেখক কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুন কিছু বিষয় উল্লেখ করেছেন। এই বিষয়গুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
ডিপ্রেশন একটি ভঙ্কর মাসিক ব্যাধি। সঠিক সময়ে এর থেকে বেরতে না পারলে, এই ব্যাধি আামাদের আত্মহত্যার মতো জঘন্য পর্যায় নিয়ে যেতে পারে।
মাশা-আল্লাহ, আর্টিকেল টি সুন্দর সুন্দর কার্যকরী আমল দিয়ে সাজানো হয়েছে, যা এই ভঙ্কর মাসিক ব্যাধি থেকে বের হতে অনেক সাহায্য করবে।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন খুবই কমন কিন্তু মারাত্মক এক ধরনের মানসিক ব্যাধি, যা মানুষের অনুভূতি, চিন্তাচেতনা ও কাজকর্মের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কিভাবে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা সহজে বুঝে উঠতে পারে নাহ মানুষ। অথচ কোরআন – সুন্নাহ অনুযায়ী কত সুন্দর করে এর থেকে বাঁচা যায়। এই কন্টেন্টটিতে তাই তুলে ধরা হয়েছে খুবই সুন্দর ভাবে। দোয়াটিও উল্লেখ করা হয়েছে।
মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির আসল পথ হল আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশি বেশি দুয়া করা । আর কিভাবে দুয়া করতে হবে তা আল্লাহর রাসুল আমাদেরকে শিখিয়ে গেছেন । এছাড়াও আর কি কি করলে আমরা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারি সে বিষয়ে এই আর্টিকেলটি পরলে আরও বিস্তারিত জানতে পারব ।
বর্তমান সময়ের অন্যতম সমস্যা গুলোর মধ্যে ডিপ্রেশন একটি। জীবনের চলার পথে আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি, ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকি। আবার অনেকক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি, যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে এবং হাদীসে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু আমরা খুব কম মানুষই এই দোয়াগুলো জানিনা। না জানার কারণে আমরা আমলও করতে পারিনা।
এই কন্টেন্ট এর দ্বারা আমরা কোরআন ও সুন্নাহর মাধ্যমে কীভাবে আল্লাহর কাছে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে পারি তা জানতে পারি। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। মুসলিম হিসেবে আমরা জানি ও বিশ্বাস করি এ জীবন হলো পার্থিব জীবন এবং এ জীবন হলো মুসাফির খানা, ও পরীক্ষার জীবন। ডিপ্রেশন বা হতাশা বর্তমানে একটি ভয়াবহ কঠিন ব্যাধি হয়ে উঠেছে। এই হতাশা আর দুশ্চিন্তা থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়, তা এই লেখাটিতে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে। সবচেয়ে উত্তম আমল হল মহান আল্লাহতায়ালার নিকট সাহায্য চাওয়া। আল্লাহ্ ছাড়া কেউই আমাদের কোন বিপদ-আপদ বা রোগ-ব্যাধি থেকে বাঁচাতে পারবে না। তাই, এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা দূর করার বিশেষ কিছু আমল আর কোরআন-সুন্নাহ থেকে নেওয়া কিছু দুয়া উপস্থাপন করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সুন্দর বিষয় উপস্থাপন করার জন্য। লেখক যে দশটি আমলের কথা উল্লেখ করেছেন তা পড়ে ও আমল করলে অনেকেই উপকৃত হবেন ইংশাআল্লহ।
মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী।জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে কখনো কখনো আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।এবিষয়গুলো কোরআন ও হাদিসের আলোকে দুশ্চিন্তা ও বিপদাপদে ইমানদারের ১০টি করণীয়সহ কিভাবে আমরা সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ পাবো তা ইংশা আল্লাহ্ জেনে নিতে পারি বিস্তারিত এই কন্টেন্টটি থেকে এবং নিজেকে
পারি দুশ্চিন্তামুক্ত রেখে জীবন পরিচালিত করতে।
কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
বিষণ্নতার কারণে আপনি নিজেকে নিজের মধ্যে গুটিয়ে ফেলতে থাকবেন। পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গ ভালো লাগবে না। সামাজিকতা অনেক সময় অসহনীয় হয়ে দেখা দেবে। একাকিত্ব ঘিরে ফেলবে আপনাকে, যা আপনার অসুস্থতা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
ডিপ্রেশন পুরোপুরি না ভালো হওয়া পর্যন্ত উপরিউল্লিখিত পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।উক্ত কন্টেন্টিতে অনবদ্য উপায় আছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার হতাশা দূর করতে ১০০%সফল হবেন।
মানুষের জীবনে বিপদ-আপদ, দুঃখ বেদনা, দুশ্চিন্তা লেগেই থাকে। এগুলোকে মোকাবেলা করার জন্য প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান। আল্লাহতালার প্রতি সুধারণা রেখে, দোয়া দরুদ এবং আমলের মাধ্যমে বিপদ-আপদ, দুশ্চিন্তা-ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দর করে দুয়া আর আমলগুলো বর্ণনা করেছেন। এটি সবার পড়ার মতো একটি চমৎকার আর্টিকেল।
ডিপ্রেশন বর্তমান সমাজের একটি বড় ব্যাধি।
মুসলমান হিসেবে আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। পরীক্ষা যেমন আনন্দদায়ক নয় ঠিক তেমনি জীবনটাও সুখ-বিলাসিতার কিছু না।সবাই কেই আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রেখে এই কঠিন পরীক্ষা পার করতে হবে। এই পথ চলা সহজ করতে এবং ডিপ্রেশন থেকে বাঁচতে আমাদের উচিত বেশি বেশি আমল করা।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ডিপ্রেশন থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার এতো সুন্দর সুন্দর আমল উপস্থাপনের জন্য।
আমরা মুসলমান। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য বিভিন্ন দোয়া ও নিয়ম নীতি শিখিয়ে দিয়েছেন। বিপদে আমরা যেমন ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহর সাহায্য চাইবো, তেমনি সুখের দিনগুলোতে শুকরিয়া জানাবো। বর্তমান জগতে প্রতিটি মুহূর্তে আমরা বিভিন্ন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে সর্বক্ষণ আমাদের আল্লাহর সাহায্যের কামনা করতে হবে এবং বিভিন্ন দোয়া দরুদ অবিরতভাবে পড়তে হবে। তাহলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাদের সমস্ত ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দেবেন। আলোচ্য কন্টেন্টে খুব সুন্দর এবং বিস্তারিতভাবে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। যেগুলো পালন করা আমাদের একান্ত কর্তব্য।
মানুষের জীবন ভালো এবং মন্দ সময়ের সংমিশ্রণ। জীবনে কখনো কখনো বিপদ আপদ আসে যা আমাদেরকে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ও মানসিকভাবে অস্থির করে তোলে।আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। দুশ্চিন্তা বা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল সমূহ আর্টিকেলটিতে সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।আর্টিকেলটি পড়ে আমি খুবই উপকৃত হয়েছি এবং সকল পাঠকগণ উপকৃত হবেন। লেখক কে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলটির জন্য।
জীবনের চলার পথে আমরা অনেক সময় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগতে থাকি। একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে মুক্ত করতে পারেন।
এই কনটেন্টটির মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস।
ইস্তেগফার,দরূদ, বেশি বেশি করে এবং তকদিরের উপর বিশ্বাস করে আল্লাহর উপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখবে তিনি করছেন আমার সাথে আমার ভালোর জন্য করছেন।আল্লাহ উপর সুধারণা পোষণ কারির চিন্তা কখনো বেশি দিন স্হায়ী হয় না।মানুষ হিসেবে সকলের মধ্যে চিন্তা আসবে তবে একজন মুমিন দুশ্চিন্তায় ডুবে যেতে পারেনা।
যে ব্যক্তি বেশি বেশি
ইসলাম কে ধারণ না করার কারণে উম্মাহ আজ নানান হতাশায় জর্জরিত, অথচ সবাই যদি উপলব্ধি করতো ইসলামেই দেয়া আছে পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান, তাহলে সবাই মন্দ সময় গুলো সঠিক উপায়ে মোকাবেলা করতে পারতো। হতাশা আর তাকে গ্রাস করতে পারবে না। যিনি আল্লাহর উপর ভরসা রাখেন, আল্লাহর পছন্দনীয় পথে যেকোনো পরিস্থিতি তে কাজ করেন, তিনি সবর করতে পারেন, আল্লাহর ফয়সালায় সন্তুষ্ট থাকতে পারেন। বিভিন্ন সুন্নাহ সম্মত আমলের মাধ্যমে একজন মুসলিম ফায়দা হাসিল করতে পারেন, তেমনি হতাশা থেকেও মুক্তির আমলের মাধ্যমে কেউ চাইলে এ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারেন। ইসলামিক উপায়ে হতাশা মুক্তির উপায় খুবই কার্যকর। এতো সুন্দর উপস্থাপনার জন্য জাযাকাল্লাহু খয়রন।
ডিপ্রেশন, এই সময়ের একটি আলোচিত সমস্যা।আমরা এই সমস্যার গভীরতা বেশিরভাগ সময় বুঝতে পারছি না। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত মানুষ ই বুঝতে পারে এটা কতটা ভয়াবহ।আমরা সবাই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির পথ খুজতে থাকি।অথচ আমরা জানি ই না কুরআন এ আাল্লাহসুবহান্নাতালা এর থেকে পরিএান এর পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।এই কন্টেন্ট টিতে লেখক ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ারা বিভিন্ন উপায় বলেছেন। লেখক কে ধন্যবাদ এই উপস্থাপনার জন্য।
ডিপ্রেশন মূলত মানুষের জীবনে বিভিন্ন চাওয়া পাওয়ার অনিশ্চয়তা কিংবা যেকোনো ধরনের উৎস হতে সৃষ্ট ভয় বা আতঙ্ককে বুঝায় যা মন ও মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের উচ্চ চাপ সৃষ্টি করে। আমাদের ইসলাম ধর্মে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির সুনির্দিষ্ট রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। কেউ যদি যথাযথ ভাবে সেই রূপরেখাসমূহ অনুসরণ করে তাহলে সে কখনোই ডিপ্রেশনে পতিত হবে না এ কথা হলফ করে বলা সম্ভব।লেখককে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল গুলো এতটা সুন্দরভাবে গুছিয়ে উপস্থাপনের জন্য।
বর্তমানে সমসাময়িক একটা বিষয় হচ্ছে ডিপ্রেশন। যা ব্যাধির মত চারপাশকে গ্রাস করে ফেলছে। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধ সবাই এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে, এর কারণ হিসেবে– আমার মনে হচ্ছে,, ধর্মচর্চা থেকে বিরত থাকা বা ধর্মচ্যুত করছে নিজেকে। আরেকটা কারণ মনে হচ্ছে — মোবাইল ডিভাইসে আসক্ত।
ধর্ম থেকে দূরে সরে যাওয়াটাই ডিপ্রেশনের মূল কারণ।
এই কনটেন্টটি ডিপ্রেশন থেকে বের হতে সাহায্য করবে।
বর্তমান সময়ের অন্যতম সমস্যা গুলোর মধ্যে ডিপ্রেশন একটি। উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুন কিছু স্টেপ উল্লেখ করেছেন। এই স্টেপগুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই ডিপ্রেশন কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ। লেখককে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল গুলো এতটা সুন্দরভাবে গুছিয়ে উপস্থাপনের জন্য।
মাশাআল্লাহ, আজকের কনটেন্টটি অনেক সুন্দর। আমরা যারা অল্পতেই ভেঙ্গে পড়ি তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী। কেননা আজকের এই কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল লেখক অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই ডিপ্রেশন নামক রোগ বাসা বাঁধে। একজন মুসলিম হিসেবে ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়ার অনেক উপায় রয়েছে। যেমন বেশি বেশি ইস্তেগফার করা, দোয়া দরুদ পাঠ করা, আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখা ইত্যাদি।
বর্তমান ডিপ্রেশন যুগের এক ভয়াবহ রোগ। এই সমস্যায় আক্রান্ত মানুষগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই তরুণরা। বর্তমানে অনেকেই অল্প বয়সে ডিপ্রেশন নামক ভয়াবহ রোগের আক্রান্ত হয়। ডিপ্রেশনে অনেক বেশি আক্রান্তের কারণে অনেক সময় মানুষ মানসিক সমস্যা ভোগে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির সবচেয়ে সর্বোত্তম হয়েছে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া। উক্ত কনটেন্টিতে লেখক কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুন কিছু স্টেপ উল্লেখ করেছেন। ইনশাল্লাহ পরবর্তী সময়ে আমিও দুশ্চিন্তা হলে উক্ত আমলটি বেশি বেশি করার চেষ্টা করব।
জীবনের চলার পথে আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি, ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকি। আবার অনেকক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি, যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।
জীবনে যতই খারাপ অবস্থা, হতাশা, ডিপ্রেশন আসুক না কেন তা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হলো আল্লাহর উপর ভরসা করা এবং তার কাছে বেশি বেশি দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য প্রর্থনা করা।
কন্টেন্টটির মধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর দোয়া আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে শুকরিয়া জানাই।
আমরা যখন ডিপ্রেশনে থাকি তখন কি করব বুঝে উঠতে পারিনা। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির সমাধান রেখেছেন। পবিত্র কুরআন ও হাদিস অনুসারে আমল করলে আমরা ইহকাল ও পরকালে নাজাত পাব।ডিপ্রেশন সম্পর্কিত দোয়া গুলো তুলে ধরার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ
” ডিপ্রেশন”-এর বাংলা অর্থ হলো “বিষণ্ণতা”। এটি একটি মানসিক অসুস্থতা যেখানে একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময়ের জন্য খুব অসুখী এবং উদ্বিগ্ন অনুভব করে।
হোক পারিপার্শ্বিক অবস্থা, দুশ্চিন্তা, কিংবা একঘেয়ে জীবন, বা হতে পারে নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগতে থাকা, এসব যখন মনের ওপর চাপ সৃষ্টি করে তখন দেখা দেয় বিষণ্ণতা বা মানসিক অবসাদ যাকে বলে ডিপ্রেশন। তবে অনেকেই একে কেবল মন খারাপ বলে সংজ্ঞায়িত করে থাকেন।মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী। তাই বিপদ-আপদ এলে আল্লাহর কাছে পরিত্রাণ চাইতে। বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে।তাই মহান আল্লাহর উপর বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে হবে কারণ মুসলমান হিসেবে আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। এ পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে। ।দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে নাজাতের উদ্দেশে হাদিসে বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। ওই দোয়াগুলো যদি আমরা বেশি বেশি আমল করি আল্লাহর রহমতে আমরা বিপদ-আপদ ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে পারি। কারণ চিন্তা ও পেরেশানির সময় রাসুল (সা.)নিজে একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুযনি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউজু বিকা মিন গালাবাতিদ দাইনি ওয়া কাহরির রিজাল।’
তাই আমরা সকলের বেশি বেশি দোয়া করবো। এ আর্টিকেলে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির যে দোয়াসমূহ উল্লেখ্য করা হয়েছে তা বেশি বেশি পড়বো।সময়োপযোগী এত সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে জানায় অসংখ্য ধন্যবাদ।
Depression is the eternal enemy of true Muslims. When we suffer from depression, Satan is able to make us do many evil things. When we are in depression, we can get rid of it easily by reading these verses. May Allah keep us all away from depression.
ডিপ্রেশন!একটি মারন রোগ ও সামাজিক ব্যাধি!ডিপ্রেশনে পড়ার কারনে অনেকে আত্মহত্যা করে,কিন্তু যে আল্লাহর ওপর ভড়সা করে তার জন্য আল্লাহ যথেষ্ট, সুরা তালাক,আমিও বিরাট ডিপ্রেশনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, এরূপ অবস্থায় এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে আল্লাহ তার সান্নিধ্য হাসিলের জন্য পথ খুলে দিলেন, তাকদীরের ওপর ভড়সা করলে কেও ঠকে না,সব থেকে বড়ো কথা বিভিন্ন নবিগন ও রাসুলগনের ওপর অনেক বিপদআপদ এসেছিল,তারা আল্লাহর ওপর সুধারনা রেখেছিলেন,সবর করেছিলেন,আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন,তাদের মাধ্যমে আমরা শিক্ষা পায়,আর মাঝেমধ্যে ভুলে যাই আবকারি যখন ডিপ্রেশনে পড়ি কি করনীয় আমাদের!লেখককে ধন্যবাদ সুদসহ সহীহ মাস নুন দোওয়াগুলোর সাথে হাদিসের ব্যাখাসহ ডিপ্রেশনের এন্টিডোট সময় এই কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য, 🌺🌺
এই আর্টিকেলটিতে হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ দোয়াগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যা মানসিক অস্থিরতা এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সহায়ক হতে পারে। এতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য ইসলামী পদ্ধতির উপর দারুণভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। এই লেখাটি পড়ে আমি সত্যিই অনুপ্রাণিত ও শান্তি অনুভব করেছি।
এ আর্টিকেলে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির যে দোয়াসমূহ উল্লেখ্য করা হয়েছে তা বেশি বেশি পড়বো।সময়োপযোগী এত সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে জানায় অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইসলাম হলো এমন একটা দ্বীন আমাদের জন্য যা ছোট বড় মানুষের কোন সমস্যায় বাদ দেওয়া হয়নি বরং অতি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। ডিপ্রেশন হলো একটি মানসিক ব্যাধি যা আমাদের সমাজের দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভের জন্য আমরা কতই না ছোটাছুটি করি, কত উপায় খুঁজে থাকি কিন্তু আমরা কি কখনো কোরআনের সাহায্য নিয়েছি?? যেখানে কোরআন আমাদের খুব সহজে ডিপ্রেশন থেকে আমাদেরকে মুক্তি দেয় আমলের মাধ্যমে । কুরআন এবং হাদিসে বর্ণিত দোয়া গুলো আমল করলে আমরা যেমনই ভাবে দুনিয়াতে মুক্তি পাই বিভিন্ন রোগব্যাধি এবং ডিপ্রেশন থেকে তেমনিভাবে আমরা আখেরাতের জন্য কিছু পাথেয় সংগ্রহ করি যাতে আমাদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যাণকর হয় । লেখক এখানে সেই দোয়া এবং আমলগুলোর খুব সুন্দর ভাবে কোরআন এবং হাদিসের আলোকে তুলে ধরেছেন যা সত্যি আমাদের জন্য উপকারী এবং কল্যাণকর।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা নামক ব্যাধিতে অনেকেই আক্রান্ত। এটি মানুষের জীবনে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলে।
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে অনেক আমলের কথা এই কন্টেন্ট এ দেওয়া হয়েছে,যা অনেক উপকারী।
যারা ডিপ্রেশন এ ভোগে তাদের উচিত কন্টেন্ট টি পড়া। 🌼
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।যাজাকাল্লাহু খয়রন 🤲
কনটেন্ট টি তে কুরআন ও সুন্নাহ কে অনুসরণ করে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তা সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আর্টিকেল টি তে, দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির যে দোয়াগুলো উল্লেখ্য করা হয়েছে তা আমরা বেশি বেশি পড়বো ও ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকার জন্য আমরা সবসময় আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবো।
লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বিষয়টি বুঝিয়ে উপস্থাপন করা জন্য।
মাশাআল্লাহ, খুবই সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট।
বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন এমন একটা পর্যায়ে আছে যা থেকে বের হওয়া প্রতিটি মানুষের জন্য কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা হতাশা অবসাদ মানুষ কে ঘিরে ধরেছে ওতপ্রতভাবে। কিন্তু আমাদের রব মহান সৃষ্টিকর্তা তাঁর দয়ার দরজা সবসময় খোলা রেখেছেন আমরা যেন কোনো দিকে পথ না পেয়ে তাঁকে স্মরণ করি। আল্লাহর দিকে ফিরে গেলে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন পাশাপাশি আমরা ডিপ্রেশন থেকেও মুক্তি পায় অনেক হালকা লাগে। এই কন্টেন্ট টিতে ডিপ্রেশন দূর করার বা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কোরআন ও হাদিস এর আলোকে বিভিন্ন দোয়া ও ইস্তেগফার গুলো খুব সুন্দর ভাবে দেয়া হয়েছে।
ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
মুসলমান হিসেবে আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো
দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে নাজাতের উদ্দেশে এই আর্টিকেল টা পড়া সবারই উচিৎ কেননা এই আর্টিকেল এ আল্লাহ এবং রাসুল (স.) এর দেখানো পথ দ্বারা কিভাবে চিন্তা মুক্ত থাকা যায় সেই বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে। আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।
আলহামদুলিল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন। ডিপ্রেশন বর্তমান যুগের এক ভয়াবহ রোগ।ডিপ্রেশন এর কারনে মানুষ আত্মহত্যা পথ বেছে নেয়।কোরআনের আমলের মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়, এই কন্টেন্ট টি তে লেখক তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত সুন্দর কন্টেন্ট শেয়ার করার। জন্য।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা নামক ব্যাধিতে অনেকেই আক্রান্ত।কোরআন এবং সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।মাশাআল্লাহ, খুবই সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা সংক্রামক ব্যাধির মতো ছড়িয়ে পরছে। আর এর করনে অনেকে আত্মহত্যার মতো জঘণ্য পথ বেছে নিচ্ছে।
আর্টিকেলটিতে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে কি ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তা সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আর্টিকেলটিতে, দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির যে আমল গুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলো আমরা বেশি বেশি পড়বো ও আমল করবো। ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত থাকার জন্য আমরা সবসময় আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবো।
লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর ভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করা জন্য।
আধুনিক যুগে ডিপ্রেশন জিনিসটা দিন দিন বেড়েই চলছে।আধুনিকতা যত বাড়ছে মানুষের ডিপ্রেশনও তত বেড়ে চলছে।কিন্তু উপরিউক্ত কন্টেন্টটিতে লেখক কুরআন সুন্নাহর আলোকে যে ভাব কন্টেন্টটি তুলে ধরেছেন সত্যি অসাধারণ এবং সময় উপযোগী একটি কন্টেন্ট।
ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ে একটা ভয়াবহ রোগ। আমরা সবাই কম বেশ ডিপ্রেশনে পড়ি। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হচ্ছে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি করে সাহায্য চাওয়া। এই আর্টিকেলটিতে হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ দোয়াগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যা মানসিক অস্থিরতা এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সহায়ক হতে পারে। এতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য ইসলামী পদ্ধতির উপর দারুণভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। এই লেখাটি পড়ে আমি সত্যিই অনুপ্রাণিত ও শান্তি অনুভব করেছি।
অ্যাঙ্কজাইটি বা দুশ্চিন্তা বলতে অনিশ্চয়তা কিংবা আতঙ্ক থেকে সৃষ্ট অতিরিক্ত ভয়কে বোঝায়; যা মানুষের মন ও মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের উচ্চচাপ সৃষ্টি করে। মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী। তাই বিপদ-আপদ এলে আল্লাহর কাছে পরিত্রাণ চাইতে হয়। এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে। বিপদাক্রান্ত হওয়ার পরও যদি গুনাহ বেড়ে যায় এবং আমল কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে— যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব।পক্ষান্তরে যদি বিপদ আসার পর আমল বেড়ে যায়, তাহলে বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত।এই আর্টিকেলটিতে হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ দোয়াগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যা মানসিক অস্থিরতা এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সহায়ক হতে পারে।
অ্যাঙ্কজাইটি বা দুশ্চিন্তা বলতে অনিশ্চয়তা কিংবা আতঙ্ক থেকে সৃষ্ট অতিরিক্ত ভয়কে বোঝায়; যা মানুষের মন ও মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের উচ্চচাপ সৃষ্টি করে। দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে কখনো কখনো আমাদের দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হতে হয়।একমাত্র আল্লাহ পারেন এ থেকে আমাদের মুক্তি দিতে।মুসলিম হিসেবে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে সকল বিপদ ও দুঃশ্চিন্তা থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাওয়ার উপায়গুলো সুনিপনভাবে বর্ণনা করেছেন লেখক।অনেক ধন্যবাদ লেখককে।
ডিপ্রেশন এমন একটি জিনিস যা আমাদেরকে নিঃশেষ করে দেয়। এর থেকে উত্তরণের পথ খুঁজতে থাকি কিন্তু আমরা পথ খুঁজে পায়না, যা আমাদের আরও হতাশ করে। তবে আমরা যদি কুরআন-হাদীসের মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে উত্তরণের পথ খুঁজি তাহলে খুব সহজেই আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাবো।
মা শা আল্লাহ। খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট।
জীবনে চলার পথে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা আমাদের প্রায়শ ঘিরে ধরে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে ইসলামের আলোকে আমরা জীবন পরিচালনা করতে পারি। বেশি বেশি দরুদ পাঠ, তকদিরে বিশ্বাস, আল্লাহর ব্যাপারে সুধারনা পোষণ সহ অনেক কাজ আমাদেরকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিতে পারে।
বর্তমান যুগের এক ভয়াবহ রোগের নাম হচ্ছে ডিপ্রেশন। ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ আবেগের কবলে পড়ে অনেক ধরনের হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে যায় তার মধ্যে আত্মহত্যা অন্যতম। বর্তমান যুগের বেশিরভাগ মানুষই এই ডিপ্রেশন নামক রোগে ভুগছে। এর থেকে পরিত্রাণের জন্য আমাদের বেশি বেশি আমল করা উচিত। এই কনটেন্ট এ খুব ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে ডিপ্রেশন এ মানুষের কি কি আমল করা উচিত।
মুসলমান মাত্রই আমরা জানি, এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। জীবনে চলার পথে বিভিন্নভাবে আমাদেরকে অনেক বিষয়ে দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো হতাশায় পরিণত না হয়। বর্তমান সমাজে হতাশা বা ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। এ পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে। এই ডিপ্রেশন বা হতাশা থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়,তা এই লেখাটিতে অনেক সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে। সবচেয়ে উত্তম আমল হল মহান আল্লাহতায়ালার নিকট সাহায্য চাওয়া। আল্লাহ্ ছাড়া কেউই আমাদের কোন বিপদ-আপদ বা রোগ-ব্যাধি থেকে বাঁচাতে পারবে না। এই কন্টেন্টটিতে হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ দোয়াগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যা মানসিক অস্থিরতা এবং ডিপ্রেশন দূর করতে সহায়ক হতে পারে। লেখাটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশনে কম বেশি সবাই ভুগে থাকেন। এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া।এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমরা কিভাবে কোরআন ও সুন্নাহর মাধ্যমে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে পারি তা জানতে পেরেছি। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
বর্তমান সমাজে হতাশা বা ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আল্লাহতায়ালার প্রতি গভীর বিশ্বাস এবং দোয়ার মাধ্যমে আমরা যেকোনো মানসিক কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারি। আল্লাহতায়ালার নিকট সাহায্য চাওয়া ছাড়া কেউই আমাদের কোন বিপদ-আপদ বা রোগ-ব্যাধি থেকে বাঁচাতে পারবে না।
বেশি বেশি দরুদ পাঠ, তকদিরে বিশ্বাস, আল্লাহর ব্যাপারে সুধারনা পোষণ সহ অনেক কাজ আমাদেরকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিতে পারে।
খুব সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
দুনিয়া হলো পরীক্ষার জায়গা, আমরা সেই পরে দুশ্চিন্তা গ্রস্থ হয়ে পরি পেরেশান হয়ে পরি। এই পেরেশানি থেকে ধৈর্য ধরে আল্লাহকে স্মরণ করে কিভাবে এ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তাই বলা হয়েছে এই নিবন্ধে।
আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতে পারেন। তিনিই হচ্ছেন সব নিরাময়ের উৎস। এ পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে। সুতরাং হতাশ হওয়া যাবে না আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে।
দৈনন্দিন জীবনে চলতে গিয়ে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।ফলে অনেকেই দুশ্চিন্তা বা হতাশায় নিমজ্জিত হয়। অনেকে ডিপ্রেশনে ভোগে আত্মহত্যার পথ বেছে নাই। কিন্তু এই ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল বেশি বেশি আল্লাহকে স্মরণ করা,ইস্তেগফার করা এবং ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা যা লেখক এই আর্টিকেলে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো ডিপ্রেশনে পরিনত না হয়।.
ডিপ্রেশন ‘ শব্দটি ছোট হলেও এর ভয়াবহতা বর্তমান সমাজে ব্যাপক।এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা দুশ্চিন্তা ও হতাশায় ভোগে বেশি। দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া। তাই তো লেখক কন্টেন্টটিতে কুরআন এবং হাদিস থেকে ১০ টি আমলের কথা উল্লেখ করেছেন যা আমাদের দুনিয়া এবং আখিরাত উভয় জায়গাতেই উপকারে আসবে ইংশাআল্লাহ। দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে নাজাতের উদ্দেশে হাদিসে বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। ওই দোয়াগুলো বেশি বেশি পড়তে হবে আমাদের।
তার মধ্যে চিন্তা ও পেরেশানির সময় রাসুল (সা.) একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন আর তা হলো:اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَ أَعُوذُ بِكَ مِنَ ضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ।
আমরা সবাই পড়বো এই দোয়াটা ইংশাআল্লাহ।
আর্টিকেলটিতে হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ দোয়াগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যা মানসিক অস্থিরতা এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সহায়ক হতে পারে। এতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য ইসলামী পদ্ধতির উপর দারুণভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।
বেশি বেশি দরুদ পাঠ, তকদিরে বিশ্বাস, আল্লাহর ব্যাপারে সুধারনা পোষণ সহ অনেক কাজ আমাদেরকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিতে পারে।
খুব সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
👉👉মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী। তাই বিপদ-আপদ এলে আল্লাহর কাছে পরিত্রাণ চাইতে।
👳♀️👳♀️বিপদ-দুর্বিপাক আল্লাহর পক্ষ থেকে যেমন পরীক্ষা; তেমনি রহমতও হতে পারে। বিপদাক্রান্ত হওয়ার পরও যদি গুনাহ বেড়ে যায় এবং আমল কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে— যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে আজাব।
☘️☘️পক্ষান্তরে যদি বিপদ আসার পর আমল বেড়ে যায়, তাহলে বিপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমত।
কোরআন ও হাদিসের আলোকে দুশ্চিন্তা ও বিপদাপদের আমাদের কি করনীয় সে সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে অত্যন্ত সুন্দরভাবে কনটেন্টটি লেখা হয়েছে । 🤲🤲পড়লে পাঠক উপকৃত হবে ইনশাল্লাহ। আল্লাহ সবাইকে ডিপ্রেশন নামক মানসিক ব্যাধি থেকে রক্ষা করুন, আমিন ।
ডিপ্রেশন বা হতাশা যাই বলি না কেন,একজন মুনিনের অন্তরে তার স্থান নেই। কেননা শয়তান তা মানুষের অন্তরে সৃষ্টি করে, আল্লাহর রহমত থেকে দূরে রাখার জন্য। আর এই ডিপ্রেশন থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যাবে তা কুরআন ও হাদিসের আলোকে সুন্দর করে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপ্রেশন হলো এমন এক মানসিক ব্যাধি যেখান থেকে সবাই মুক্তি পেতে পারে না। তবে প্রকৃত মুমিন বান্দাদের মনে ডিপ্রেশন এর কোনো জায়গা নেই। কোরআন ও হাদিসের দেখানো পথ অনুসরন করার মাধ্যমে এ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় আলহামদুলিল্লাহ্!
বর্তমানের জেনারেশন এর অনেক বড় সমস্যা হলো ডিপ্রেশন। অনেকে ডিপ্রেশন থেকে বাচতে আত্মহত্যার মতো বড় ধরনের খারাপ কাজ করে ফেলে। অথচ কোরআন এবং হাদিসের মধ্যে রয়েছে এর সমাধান। তাই এ থেকে মুক্তির জন্য অবশ্যই কোরআনের দেখানো পথে চলতে হবে। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে খুবই সুন্দরভাবে সব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ে একটি খুবই কমন শব্দ। আর এর মুল কারণ হচ্ছে দুনিয়াবি জীবনকে অধিক পরিমানে প্রাধান্য দেওয়া এবং ধর্মকে না মানা। যারা দুনিয়াকে বেশি প্রাধান্য দেয় তারা দুনিয়াটাকে সব কিছু মনে করে আর যারা ইসলাম ধর্মকে মেনে চলে তাদের কোন বিপদ আপদ দুঃখ কষ্ট কাবু করতে পারে না কেননা তাদের একটি ভরসার জায়গা থাকে আর সেটা হচ্ছে আললাহর উপর ভরসা, তাকদিরে বিশ্বাস করা। আমরা যদি উপরের ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল কনটেন্টটি মনোযোগসহ পড়ি তাহলে আমরা ডিপ্রেশন নামক রোগ থেকে মুক্ত হতে পারব ইনশাআল্লাহ।
একজন মুসলমান হিসেবে সব ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র উপায় হল আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া। তার মধ্যে একটি সমস্যা হল ডিপ্রেশন। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল বা আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে আমরা এই সমস্যার সমাধান করতে পারি। একজন মুসলমানের জন্য আর্টিকেলটি গুরুত্বপূর্ণ।
জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; আমাদের এ চিন্তা আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত হয়।আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।কোরআন ও হাদীসে বর্নিত বিভিন্ন আমল আমাদের ডিপ্রেশন থেকে সহজেই মুক্তি দিতে পারে।
জীবনে চলার পথে আমাদের অনেক সময় বিভিন্ন রকম বিপদ, সমস্যা, চিন্তায় পড়তে হয়। তবে অতিরিক্ত চিন্তার কারণে তা যেন দুশ্চিন্তার কারণ না হয় সেদিকেও আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। মুসলমান হিসেবে আমরা জানি দুনিয়ার এই জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। তাই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য আমরা আল্লাহর উপর ভরসা করে তাঁর কাছে সাহায্য চাইব। কারণ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা মানুষকে ডিপ্রেশনের দিকে নিয়ে যায, যার ফলে মানসিক সমস্যা ও শারীরিক বিভিন্ন অসুস্থতার সৃষ্টি হয়।
আমরা মুসলমান হিসেবে জানি, ইসলাম বলে- একমাত্র আল্লাহই পারে সব দুশ্চিন্তা, হতাশা ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে। এর জন্য কোরআন ও হাদিসে পথ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, বিভিন্ন দোয়া রয়েছে এবং নবী মুহাম্মদ (সা) আমাদের ধৈর্য্য ধরে সেভাবে চলার ও আমল করার দিক নির্দেশনা দেখিয়ে দিয়েছেন। লেখক খুব সুন্দরভাবে এই পুরো বিষয়টি তার এই লেখায় তুলে ধরেছেন যা সকলের জন্য অনেক উপকারী একটি পোষ্ট, এজন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।
ডিপ্রেশন বা হতাশা প্রত্যেক মানুষের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।বিশেষ করে অনেক বেশি প্রত্যাশা বা হারিয়ে ফেলার ভয়,বা মনে চেপে রাখা কষ্ট এসব নিয়ে মানসিক যন্ত্রণায় ভোগা ডিপ্রেশন বা হতাশার আওতাভুক্ত।কিন্তু সব সময় তো এসব নিয়ে বেঁচে থাকলে একজন মানুষ কখনো সুস্থ মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকতে পারে না।তাই মন কে প্রফুল্ল রাখতে খুব দরকার একান্ত মন খুলে আল্লাহর সাথে কথা বলা।বেশি বেশি ইস্তেগফার করা দরুদ পড়া, আল্লাহর খুব নিকটে সিজদায় গিয়ে আল্লাহর সাথে কথা বলা।কুরআন এবং হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন বা হতাশা দূর করার সর্বোত্তম উপায় গুলো লেখক তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
এত সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য লেখককে আল্লাহ প্রতিদান দিন।
জাজাকাল্লাহু খয়রন।
জীবনের চলার পথে আমরা অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ি, ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকি। আবার অনেকক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি, যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।কোরআনে আমলের মাধ্যমে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এ কনটেন্ট সুন্দর করে তুলে ধরেছেন লেখক।জাযাকাল্লাহু খাইর।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন এত বেশি বেড়ে গেছে যার মূল কারণ ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়া। দুঃখ,কষ্ট, হতাশা মানবজীবনের অংশ, তাই যেকোনো না পাওয়া নিয়ে অনেক বেশি মুষড়ে না পড়ে একে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারলে জীবন সহজ হয়। আর যেকোনো সমস্যায় আমাদের অবশ্যই একজন মুসলমান হিসেবে প্রথমেই ভাবতে হবে এই বিষয়ে ইসলাম কি বলে, ইসলামেই সব কিছুর সমাধান আছে, এটা বিশ্বাস করে সে অনুযায়ী কাজ করতে পারলেই দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন কম বেশি অনেকেই ভোগে থাকেন। ডিপ্রেশনে অনেক বেশি আক্রান্তের কারণে অনেক সময় মানুষ মানসিক সমস্যায় ভোগে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির সবচেয়ে উত্তম উপায় হলো আল্লাহতালার কাছে সাহায্য চাওয়া। উক্ত কনটেন্টিতে লেখক কোরআন ও হাদিসের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার দারুন কিছু স্টেপ উল্লেখ করেছেন।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সময় উপযোগী প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আজকাল আমাদের সমাজে ডিপ্রেশন মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়ছে। এর ধারালো কবল থেকে নিস্তার পাওয়া দিনকেদিক দুষ্কর হয়ে পড়ছে। সেই ডিপ্রেশন থেকে বাচঁতে আমরা কত কিছুইনা করি। কখনো বই পড়ে, পডকাস্ট শুনে, ঘুরে-ফিরে, সাইকোলজিস্টের শরণাপন্ন হতে আরো কত কি! অথচ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের জন্য কতইনা সুন্দর করে প্রত্যেকটি সমস্যার সমাধান দিয়েছেন ইসলামে। ডিপ্রেশনের মতো এই হালনাগাদ রোগের সমাধানও বাদ যায়নি এখান থেকে। তাই লেখকও সুন্দরভাবে উপায়গুলোকে লিপিবদ্ধ করেছেন আমাদের জন্য। যেমন: সালাতুল হাজত নামাজ আদায় করা, ইস্তেগফারে মনোযোগী হওয়া, ভালো-মন্দের তাকদিকে বিশ্বাস করা আরো কত সুন্দর সুন্দর উপায়।
সবশেষে আমি এটাই বলবো যে, ইসলামে আমাদের সকল সমস্যার সমাধান সুন্দরভাবে সাজানো অবস্থায় আছে, তা সে সমস্যা যত কঠিন বা নতুনই মনে হোক না আমাদের কাছে। সুন্দর এই আর্টিকেলটি তার প্রমাণ বহন করে।
ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ জিনিস।যা মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাপনকে ব্যাহত করে।ডিপ্রেশন থেকেই মানুষ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পরে।এই পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার সবটাই আল্লাহর ইশারায় ঘটে।একমাত্র আল্লাহই আমাদের সকল দুশ্চিন্তা,হতাশা ও খারাপ পরিস্থিতি থেকে উত্তরন করতে পারেন।তাই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে আমাদের কিছু আমল করতে হবে যা সম্পূর্ণ ডিটেইলসে এই কনটেন্টটিতে উপস্থাপন করা হয়েছে।কনটেন্টটি খুবই তথ্যবহুল এবং প্রয়োজনীয়।
ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের একটি প্রধান সমস্যা।ইসলামের আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় এই কন্টেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে আমরা ডিপ্রেশন নামক ভয়ানক ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভ করতে পারি।
ডিপ্রেশন এমন এক ব্যাধি যা একজন মানুষকে মানষিকভাবে অসুস্থত করে তুলে। ধীরে ধীরে একজন মানুষকে আত্নহত্যার পথ নিতে বাধ্য করে। তাই আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন পথ অবলম্বন করেও আমরা এ রোগ থেকে বাচতে পারি যা এ আর্টিকেল পড়ে আমরা জানতে পারি। পবিত্র আল কুরআনে আল্লাহ তাআলা সকল সমস্যার সমাধান দিয়ে দিয়েছেন লেখক এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চেয়েছেন। তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে কিভাবে সমাধান করতে পারি তা তুলে ধরেছেন। উপকারী একটি আর্টিকেল যা তরুন সমাজের পথপদশর্ন হয়ে থাকবে বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ, সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।
বর্তমান ডিপ্রেশনে ভুগছে না এমন মানুষের সংখ্যা নিতান্তই কম।
একজন মুসলিমের কি করনীয় ডিপ্রেশনে ভুগলে এ বিষয়গুলো খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে।
একমাত্র আল্লাহ তা’আলা পারেন আমাদেরকে সঠিক পথ প্রদর্শন করতে, এই বিশ্বাস মনে ধারণ করতে পারলে ডিপ্রেসন থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হয়ে যাবে। কনটেন্টটি যুগোপযোগী।
আলহামদুলিল্লাহ,আজকে জানতে পারলাম কিভাবে পবিত্র কোরআনে এবং সুন্নাহর আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় অসাধারন বিষয়টি এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে উপস্থাপন করা জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
বর্তমান সময়ে নানাবিধ সমস্যার কারণে আমরা ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। উক্ত কনটেন্টিতে লেখক কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির নানাবিদ উপয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। উক্ত নিয়ম গুলো ফলো করলে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করতে পারি।
ডিপ্রেশন বা মানসিক অস্থিরতা মানুষের নিত্যসঙ্গী।ডিপ্রেশন থেকে বাঁচতে আমাদের বেশি বেশি ইস্তেগফার, যিকির ও দোয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। ধৈর্য্যধারণ করতে হবে এবং তাকদীরের উপর বিশ্বাস রাখতে।এই আর্টিকেলে ডিপ্রেশন কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ে একটি আতংকের নাম।এখনকার সময়ে মানুষ অল্পতেই ডিপ্রেশন নামক ভয়াবহ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ডিপ্রেশন থেকে সহজে মুক্তির জন্য আমাদের অনেক গুলো আমল রয়েছে।এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বেশি করে ইস্তেগফার করা,দরুদ পড়া,যে কোন বিষয়ে ধৈর্য ধরা,সালাতুল হাজতের নামাজ পড়া,তাকদিরে বিশ্বাস রাখা,অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা ইত্যাদি। এ কন্টেন্ট টি পড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস জানতে পারলাম। লেখককে সাধুবাদ জানাই এমন একটি লেখার জন্য।
ঠিক সঠিক সময়টাতে কনটেন্টটা পাওয়া যখন আমি ডিপ্রেশনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। কোরআনে আমলের মাধ্যমে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা এ কনটেন্টে সুন্দর করে তুলে ধরেছেন লেখক।জাযাকাল্লাহু খাইর।
এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষা মাত্র আমরা বিশ্বাস করি জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তা করতে হয় ভাবতে হয়। তবে আমরা সব সময় চেষ্টা করি এই চিন্তা যেন আধিক্যের কারণে কখনো যেন দুশ্চিন্তা পরিণত না হয়। দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকা সর্বোত্তম উপায় হলো সব সময় আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া।
প্রতিদিন কুরআন পাঠ করে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করা যেতে পারে। এছাড়া এখানে আরো কিছু আমলের কথা বলা হয়েছে যারা ডিপ্রেশনে ভুগছে তারা এই কন্টেন্টটি পড়তে পারেন আশা করছি উপকার পাবেন।
এ পার্থিব জীবন একটি পরীক্ষামাত্র। আমরা বিশ্বাস করি- জীবনে চলার পথে কখনো কখনো আমাদেরকে চিন্তায় পড়তে হয়, ভাবতে হয়; তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের এ চিন্তা যেনো আধিক্যের কারণে কখনো দুশ্চিন্তায় পরিণত না হয়। আর দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার সর্বোত্তম উপায় হলো আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য চাওয়া।
নিপীড়নের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে, ব্যক্তিরা সীমাবদ্ধতা, সীমাবদ্ধতা বা সীমানা ছাড়াই জীবনযাপন করতে সক্ষম হয়।আসুন আমরা এমন ভবিষ্যতের দিকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাই যেখানে নিপীড়ন একটি দূরবর্তী স্মৃতি ছাড়া আর কিছুই নয়, এবং স্বাধীনতা সর্বোচ্চ রাজত্ব করে।যারা ডিপ্রেশনে ভুগছে তারা এই কন্টেন্টটি পড়তে পারেন আশা করছি উপকার পাবেন।
জীবনের সাথে যেন দুশ্চিন্তা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। শত চেষ্টা করলেও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না।অনেকক্ষেত্রে ডিপ্রেশনের কারণে অনেক হারাম কাজের সাথে জড়িয়ে পড়ি, যা আমাদের হতাশার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়।জীবনে যতই খারাপ অবস্থা, হতাশা, ডিপ্রেশন আসুক না কেন তা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হলো আল্লাহর উপর ভরসা করা এবং তার কাছে বেশি বেশি দোয়ার মাধ্যমে সাহায্য প্রর্থনা করা।
কন্টেন্টটির মধ্যমে এত সুন্দর সুন্দর দোয়া আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে শুকরিয়া জানাই।
ডিপ্রেশন বর্তমান যুগের এক ভয়াবহ রোগ। ডিপ্রেশনের কারণে মানুষ আবেগের কবলে পড়ে অনেক ধরনের হারাম কাজে লিপ্ত হয়ে যায় তার মধ্যে আত্মহত্যা অন্যতম। এই কন্টেন্ট থেকে আমি জানতে পেরেছি কেউ ডিপ্রেশনে ভুগলে দুশ্চিন্তা মুক্তির জন্য দোয়া আরো বিভিন্ন আমল করলে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে পারি।