আজ আমি আপনাদেরকে নির্ভরযোগ্য এবং নিরাপদ ও কার্যকরী কয়েকটি উপায় বলবো যার মাধ্যমে আপনি “মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জন” করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জন করা এতটা সহজ নয় যতটা প্রতারকেরা বলে থাকে। এটার জন্য প্রয়োজন ধৈর্য ও সময়। রাতারাতি যে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেই নিশ্চয়তা আমরা দিচ্ছি না। আসুন দেখি কিভাবে মোবাইলে টাকা ইনকাম করা যায়।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় গুলো কি ? কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়? ইত্যাদি মোবাইলে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলোর বিষয়ে আজকে আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করতে চলেছি। ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায় এমনিই প্রচুর রয়েছে যেগুলোর বিষয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় ?
আপনি কি অনলাইন পার্ট-টাইম বা ফুল-টাইম টাকা ইনকাম করতে চান ?
যদি হে, তাহলে আপনার ওই Android mobile আপনাকে মাসে মিনিমাম ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার আয় করে দিতে পারবে।
হে, এটা একদম সত্যি।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়গুলো কি? মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জন করার একাধিক উপায় রয়েছে। এর জন্য শুধুমাত্র একটি স্মার্ট ফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তবেই এখনি আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন। মোবাইল দিয়ে টাকা আর্নিং করার উপায় সমূহ নিম্নরূপঃ-
১. YouTube channel বানিয়ে অনলাইন ইনকাম

ব্লগিং এর মতো মোবাইল থেকে অনলাইন টাকা কমানোর জন্য YouTube channel বানানোর আইডিয়া টি বেশ অনেকটাই লাভজনক। আজ, অনেক লোকেরা ইউটুবে গিয়ে নিজের চ্যানেল বানিয়ে মাসে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে।
ইউটুবে চ্যানেল বানানোর জন্য আপনার YouTube এর Website এ যেতে হবে। YouTube.com এ গিয়ে আপনার Gmail একাউন্টের প্রয়োজন হবে। কারণ, আমি আগেই বলেছি, “YouTube Google এর product ” আর তাই ইউটুবে লগইন করতে Gmail account ID আর password এর প্রয়োজন হবে।
নিজের Gmail account দিয়ে ইউটুবে লগইন করার পর আপনি ইউটুবে directly বা একটি আলাদা channel বানিয়ে তাতে video আপলোড করুন। ইউটুবে চ্যানেলে ভিডিও upload করেই আপনি টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন।
এইটা মনে রাখবেন, যা যা video নিজের YouTube চ্যানেলে upload করবেন সেটা যাতে নিজের বানানো অরিজিনাল ভিডিও হয়। যদি অন্য কারো ভিডিও নিজের চ্যানেলে আপলোড করেন তাহলে সেটা copyright ভিডিও হিসাবে ধরা হবে।
আর তাই সেই অন্যর কপি করা ভিডিও থেকে ইনকাম করার কোনো option পাবেননা। তাই, অনেক সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে একটি YouTube channel তৈরি করে, মোবাইল দিয়েই ভিডিও তৈরি এবং এডিট করে টাকা আয় করতে পারবেন।
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন ?
কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায় ?
ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম করার নতুন উপায়?
YouTubeবে কেমন ভিডিও আপলোড করতে পারবেন ?
নিজের ইউটুবে চ্যানেলে যেকোনো রকমের ভিডিওস আপলোড করতে পারেন। যেমন, Tutorial videos, comedy videos, story, মোবাইল রিভিউ বা যেকোনো জিনিসের ওপরে।
আর এগুলো সব কেবল নিজের মোবাইল থেকেই করতে পারবেন যদি আপনার কাছে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নেই। কিন্তু, এইটা মনে রাখবেন, এক দিনে কিছুই হয়না। আপনার অনেক পরিশ্রম করতে হবে, মনদিয়ে এবং interest রেখে কাজ করতে হবে।
আর তখন গিয়ে আপনি এই YouTube business এ success হবেন।
২. OLX বা পুরাতন জিনিসপত্র বিক্রয়ের ওয়েবসাইট
মানুষ অর্থের প্রয়োজনে নিজের পুরাতন জিনিস বিক্রি করে। আবার অনেকে অর্থ সাশ্রয় করতে পুরাতন জিনিস ক্রয় করে। আমি বলছি না আপনি আপনার ঘরের পুরাতন জিনিস বিক্রি করুন। আমি আপনাকে একটু সম্ভাবনাময় ব্যবসার উজ্জ্বল দিক সম্পর্কে অবহিত করছি। এই ব্যবসাটা হচ্ছে জাহাজের পুরাতন মালামাল বিক্রয়।
বাংলাদেশের বন্দর নগরী চট্টগ্রামে প্রতিবছর শত শত পুরাতন জাহাজ কাটা হয়। বিভিন্ন বিদেশি পুরাতন জাহাজ বাংলাদেশের ব্যবসায়ীগণ ক্রয় করে। সেগুলো কেটে টুকরো টুকরো করা হয়।
ইস্পাত গুলো কেজি দরে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এ জাহাজের ভেতর থাকে মূল্যবান আসবাবপত্র, শো পিস। যেমন ধরুন পিতলের ঘড়ি, কম্পাস। দামি রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, ফ্রিজ। এছাড়াও এর ভেতরে থাকে বিভিন্ন ধরনের লাইট, ঝাড়বাতি।
এসব জিনিস চট্টগ্রামে অহরহ বিক্রি হয়। চাইলে আপনি এই জিনিসগুলো সংগ্রহ করে পুরাতন মালামাল বিক্রির ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। কেননা শহরের অনেক সৌখিন মানুষ আছে যারা এ ধরনের জিনিসের কদর বোঝে। আশা করা যায় আপনি এটাতে সফল হবেন।
এছাড়া সচারাচার সেটা যেকোনো জিনিস হতে পারে যেমন, bike, মোবাইল, টিভি, Car, computer, ল্যাপটপ বা যেকোনো জিনিস।
এই সম্পূর্ণ কাজ আপনি নিজের মোবাইল থেকেই করতে পারবেন।
আপনি যা বিক্রি করতে চান, সেটার ফটো উঠিয়ে OLX বা QUIKR ওয়েবসাইট আপলোড করে জিনিস বা যা বিক্রি করতে চান তার বিষয়ে কিছুটা লিখে দাম সহ পোস্ট করে দিন।
বাস, তারপর কিছু সময়ের মধ্যে জিনিস টি কেনার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন কাস্টোমাররা আপনার সাথে যোগাযোগ করতে শুরু করবেন।
৩. ব্লগিং বা ওয়েবসাইট
ব্লগিং বা ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম করা একটি জনপ্রিয় পেশা। বহু মানুষ এভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে। চাইলে আপনিও ওয়েবসাইট নির্মাণ শিখে সেখানে আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করতে পারেন।
আজ, “ব্লগ এবং গুগল এডসেন্স” এই দুটো সার্ভিস ব্যবহার করে লোকেরা online এতো টাকা আয় করছেন যে আপ্নে ভাবতেও পারবেননা। আর, আপনিও যদি ব্লগ এবং এডসেন্স এর দ্বারা income করতে চান তাহলে কোনো কম্পিউটার বা ল্যাপটপের দরকার আপনার নেই।
নিজের স্মার্টফোনেই একটি ব্লগ বানিয়ে তাতে আর্টিকেল লিখে Google AdSense এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
তবে এটা কোনো সহজ কাজ নয়। আপনার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিজিটর আসলে আপনি গুগলের কাছে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য আবেদন করতে পারেন। যাকে বলা হয় এডসেন্স। এরপর আপনার যত সংখ্যক ভিজিটর হবে সেই অনুপাতে নির্দিষ্ট হারে একটি অ্যামাউন্ট আপনার ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে।
৪. ফেসবুক গ্রুপ
বেশি সংখ্যক গ্রুপ নাম্বার হওয়ার ফলে আপনার আরেকটি দিকে সুবিধা আছে। আর সেটা হচ্ছে খুব সহজেই আপনি গ্রুপ পোষ্টের মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন বিনামূল্যে। তার জন্য প্রয়োজন ফেসবুকে গ্রুপ।
আমাদের অনেকেরই ফেসবুকে গ্রুপ রয়েছে। যদি কোনো গ্রুপ নাও থাকে তবুও আমরা কোনো না কোনো বৃহৎ গ্রুপের সাথে সংযুক্ত। আগে লক্ষ লক্ষ গ্রুপ মেম্বার হওয়া সত্বেও গ্রুপ দ্বারা কোনো অর্থ উপার্জন করা সম্ভব ছিল না। কিন্তু ফেসবুকে এখন নতুন নিয়ম এসেছে। এর ফলে আপনি গ্রুপ পরিচালনা করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
৫. ইন্সটাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
ইন্সটাগ্রাম শুধুমাত্র একটি ফটো বা ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মই নয়, এর থেকে আয় করাও সম্ভব। ইন্সটাগ্রাম থেকে একাধিক মাধ্যমের সাহায্যে আয় সম্ভব।
ইন্সটাগ্রাম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার কিছু উপায় হলোঃ
- টাকার বিনিময়ে অন্যের একাউন্ট প্রোমোট করে
- স্পন্সরড পোস্ট করে
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে
- নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করে, ইত্যাদি
- অন্যসব প্ল্যাটফর্মের মতোই ইন্সটাগ্রামে কনটেন্ট এর বিশাল চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি এই চাহিদা অনুযায়ী কনটেন্ট সাপ্লাই দিতে পারেন, সেক্ষেত্রে খুব সহজেই অল্পদিনের মধ্যে আপনার ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল জনপ্রিয় হয়ে যাবে ও আয় করতে পারবেন।
৬. Android apps থেকে পয়সা কামান
আপনি ঠিক শুনেছেন, এখন মোবাইলে বিভিন্ন এন্ড্রয়েড অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কিন্তু, নিজের মোবাইল থেকে টাকা আয় করার এই মাদ্ধমে আপনার খুবেক্টা বেশি ইনকাম হবেনা।
যদি আপনি একজন student, housewife বা retired person তাহলে extra কিছু ইনকাম করার জন্য এই উপায় ব্যবহার করতে পারেন।
Google play store এ গিয়ে “earning apps”, “online income app” বা “free recharge app” বলে সার্চ করলেই অনেক এমন apps পেয়ে যাবেন যেগুলো আপনাকে বিভিন্ন কাজের জন্য real টাকা দিয়ে থাকে।
এমন টাকা কমানোর কিছু সেরা অ্যাপ কিছু হলো, “True Balance” , “MCent“, “Amulyam“, “Pocket Money“, “TaskBucks” ইত্যাদি।
৭. অনলাইনে ছবি বা ভিডিও বিক্রি করে

আজকাল বেশিরভাগ মোবাইলেই ভালো মানের ক্যামেরা অবশই থেকে থাকে। যদি আপনার smartphone এর মধ্যে high-quality images তুলার ক্ষমতা রয়েছে, তাহলে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার এটাও একটি দারুন উপায়।
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা আয় করার এরকম প্রচুর ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি নিজের তোলা ছবি গুলো বিক্রি করতে পারবেন।
যেমন, Adobe Stock, bigstockphoto.com, shutterstock.com, এবং আরো অনেক।
৮. অনলাইন সার্ভে ওয়েবসাইট
মোবাইল দিয়ে অনলাইনে সার্ভে করে টাকা আয় করার প্রচুর ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে রয়েছে।
আপনারা নিজের মোবাইল দিয়েই সেই ওয়েবসাইট গুলোতে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই আবার ভেবে থাকেন যে অনলাইনে সার্ভে গুলো সম্পূর্ণ করার কাজটি এতটা ভালোনা।
তবে, যদি আপনি ভালো ভালো survey website গুলোতে গিয়ে কাজ করেন, তাহলে ইনকাম অবশই হবে।
Swagbucks, InboxDollars এবং Branded Surveys, হলো বর্তমানের সব থেকে জনপ্রিয় survey website গুলোর মধ্যে কিছু। Survey website গুলোতে গিয়ে আপনাকে কেবল signup করে নিজের একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
৯. ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ফ্রিল্যান্সারগণ মোবাইলের মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করে থাকেন।
আপনিও যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার কোনো একটি স্কিল অর্থাৎ দক্ষতা থাকার প্রয়োজন পড়বে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি এক বা একাধিক কাজ করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে করা যায় এমন জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো হলোঃ
- কনটেন্ট রাইটিং
- ট্রান্সলেশন
- কপিরাইটিং
- ব্লগ কমেন্টিং
- ফোরাম পোস্টিং
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
- প্রুফরিডিং
- প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন রাইটিং
- ট্রান্সক্রিপশন, ইত্যাদি
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত মোবাইলফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল বিস্তারিত জানতে — ভিজিট করুন
১০। রিসেলিং ব্যবসা করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
রিসেলিং ব্যবসাকে সবচেয়ে কম ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসা হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। ধরুন, আপনি ৫০টাকা দরে এক ডজন কলম কিনলেন এবং ৬৫টাকা দরে বিক্রি করলেন। বাড়তি যে দামে বিক্রি করবেন, সেটাই আপনার লাভ। এটাই হচ্ছে মূলত রিসেলিং ব্যবসার মডেল।
আপনি অনলাইনে শপ খুলে প্রোডাক্ট লিস্ট করতে পারেন। এরপর যখনই অর্ডার পাবেন, তখন কমদামে ওই পণ্য কিনে গ্রাহকের কাছে পৌছে দিবেন। রিসেলিং ব্যবসার সুবিধা হলো, আপনাকে প্রোডাক্ট স্টোর করে রাখার পেছনে কোনো টাকা খরচ করতে হবেনা। শুধুমাত্র ফোন ব্যবহার করেই আপনি এই ব্যবসা করতে পারবেন ঘরে বসেই।
উপসংহারে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়
এখানে যে সকল পন্থায় মোবাইলে টাকা উপার্জন করার কথা বলা হয়েছে সেগুলো সবই বাস্তবসম্মত। কিন্তু সেগুলো এতটা সহজ নয়। এগুলো খুবই সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। যার জন্য প্রয়োজন নিজের মেধা ও দক্ষতা। কিন্তু আজকাল বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ বাজারে এসেছে। যেখানে টাকা বিনিয়োগ করলে কয়েক ঘন্টার মধ্যে মুনাফা আসতে শুরু করে। এর প্রলোভনে পড়ে বহু মানুষ নিজের জমি বাড়ি বিক্রি করে টাকা ইনভেস্ট করে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম এবং ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে টাকা আয় করার যত উপায় আছে চেষ্টা করেছি আমরা এই তালিকায় যুক্ত করতে। এখানে আমরা বিস্তারিত বলেছি যে কিভাবে আপনাকে সফল হতে হবে।
একটা বিষয় মনে রাখবেন যে অনলাইনে সাকসেসফুল হতে হলে কোন শর্টকাট খোঁজা যাবে না। আপনি যদি নিজেকে সঠিকভাবে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারেন কোন একটি নির্দিষ্ট স্কিল এ তাহলে অবশ্যই আপনার টাকা ইনকাম করার সহজ হবে। তবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করাটা লং টাইম এর জন্য ভালো হবে না আপনাকে অবশ্যই ধীরে ধীরে নিজের কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ কিনে নিতে হবে।
পরীক্ষায় ভালো করার উপায় জেনে নিন বিস্তারিত জানতে– ভিজিট করুন
One thought on “একটি মোবাইল হতে পারে আপনার জীবিকা নির্বাহের অন্যতম মাধ্যম”