তোমার স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট একটি আবেদনপত্র লেখ।

Spread the love

১৫ সেপ্টম্বর, ২০২৩ খ্রিঃ

বরাবর,

 প্রধান শিক্ষক সাহেব

বরিশাল জিলা স্কুল 

বরিশাল।

বিষয় : স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদন।

জনাব,

বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বহুদিন ধরে বিদ্যালয়ে একটি ক্যান্টিনের অভাবে নানা সমস্যায় ভুগছি। স্কুল প্রাঙ্গণে কোন ক্যান্টিন না থাকায় শিক্ষার্থীদের খাবার কেনার জন্য সর্বদা স্কুলের বাইরে যেতে হয়। স্কুলের বাইরে খাবার দোকানগুলোতে খাবারের অতিরিক্ত দামের ফলে অধিকাংশ সময়ে তা আমাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে থাকে। পাশাপাশি এ খাবারগুলো স্বাস্থ্যসম্মত না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ঝুঁকি থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

অতএব, সবিনয় প্রার্থনা এই যে, উক্ত সমস্যাগুলো বিবেচনাপূর্বক স্কুল প্রাঙ্গণে একটি ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করে শিক্ষার্থীদের খাবার ও পানীয় জলের সুবিধাদানে বাধিত করবেন।

বিনীত ,

আপনার একান্ত অনুগত

দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীবৃন্দ

বরিশাল জিলা স্কুল, বরিশাল।

আরও পড়ুন

মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
বিশ্ববিদ্যালয়ে হোস্টেলে সিটের জন্য আবেদন পত্র লেখার নিয়ম
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত মোবাইলফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল

পাঠাগার স্থাপনের জন্য আবেদন পত্র

১৫ সেপ্টম্বর, ২০২৩ খ্রিঃ

বরাবর,

জেলা প্রশাসক

 বরিশাল

বিষয়: পাঠাগার স্থাপনের জন্য আবেদন।

জনাব,

সবিনয়ে নিবেদন এই যে, আমরা বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বামরাইল ইউনিয়নের মুগাকাঠী গ্রামের অধিবাসী। আমাদের গ্রামে প্রায় বিশ হাজার লোকের বসবাস। আমাদের গ্রামে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি ফাজিল মাদ্রাসা ও একটি কওমী মাদ্রাসা  রয়েছে। সৌভাগ্যবশত আমাদের গ্রামের পাশেই একটি বড় কলেজ রয়েছে। যেখানে অসংখ্য ছেলেমেয়ে দূর-দূরান্ত থেকে পড়াশোনা করতে আসে। এই গ্রামে শিক্ষার হার ৯০%। 

কিন্তু পরিতাপের বিষয়ে এই যে আমাদের গ্রামে চিত্ত বিনোদন বা অবসরে বইপত্র পত্রিকা ইত্যাদি পড়ার তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই গ্রামে শিক্ষিত লোকের অভাব না থাকলেও আলোকিত লোকের অনেক অভাব রয়েছে। এখানে অনেকেরই জ্ঞানের ভান্ডার একেবারে শূন্য বলে ভুল হবে না। এমন চলতে থাকলে তারা দেশের উন্নয়নে কোনরকম ভূমিকা রাখতে পারবেনা। কুসংস্কার হিংসা-বিদ্বেষ মারামারি ইত্যাদি নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত থাকে। তাই আলোকিত মানুষ গড়ার জন্য আমাদের গ্রামে একটি পাঠাগার স্থাপন অধিক প্রয়োজন।

 বিখ্যাত সব লেখক কবি সাহিত্যিকগণ পাঠাগার স্থাপনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। প্রমথ চৌধুরী তার বিখ্যাত ‘বই পড়া’ প্রবন্ধে সুশিক্ষিত মানুষ গঠনের  জন্য পাঠাগার স্থাপনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তার মতে পাঠাগার হচ্ছে মনের হাসপাতাল এখানে মানুষ আলোকিত মানুষের পরিণত হয়। তাই আমাদের গ্রামের মানুষদের আলোকিত মানুষ গড়ে তুলতে একটি পাঠাগার স্থাপন অতীব গুরুত্বপূর্ণ। 

অতএব বিনীত প্রার্থনা এই যে, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে গ্রামের সাধারণ মানুষগুলোকে আলোকিত মানুষের পরিণত করার জন্য একটি পাঠাগার স্থাপন করে বাধিত করবেন।

বিনীত নিবেদক,

এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে

মোঃ সাজ্জাদ মাহমুদ

80 thoughts on “তোমার স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট একটি আবেদনপত্র লেখ।”

  1. স্কুলে নিজস্ব ক্যান্টিন স্থাপন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। টিফিনে শিক্ষার্থীদের বাইরে থেকে খাবার খাওয়া অস্বাস্থ্যকর ও বটে।পাশাপাশি দাম বেশি হওয়ার কারনে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর ক্রয় ক্ষমতার বাইরে থাকে।
    গ্রামে পাঠাগার স্থাপন করা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা এখন সময়ের দাবি।বইপত্র এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে মানসিক বিকাশ নিশ্চিত হয়। গ্রামে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী তথা আপামর বিভিন্ন বয়সের মানুষের চিত্ত বিনোদনের জায়গা হতে পারে একটি পাঠাগার।

    Reply
  2. পাঠাগার এবং ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদনপত্র ছাড়া ছাত্রজীবন যেন অসম্পূর্ণ লাগে। ছাত্রজীবনে পদার্পণ করেছে আর এই দুইটি আবেদনপত্র পড়েনি এমন মানুষ পাওয়া দুর্লভ। একদম ফাকিবাজ ছাত্র – ছাত্রীও এই দুইটি আবেদনপত্র কোনো না কোনো পরীক্ষার খাতায় ঠিক ই লিখেছে।
    গুরুত্বপূর্ণ দুইটি আবেদনপত্র এক ই কন্টেন্ট এ পাওয়া যেনো সৌভাগ্য।
    নিজের ছাত্রজীবনের সেই বেঞ্চ, কলম – খাতা – বই সব কিছু যেনো চোখের সামনে ভেসে উঠল।

    Reply
  3. আমাদের স্কুলের মাঠে একটি ক্যান্টিন সুবিধার জন্য চাপের প্রয়োজনীয়তার আলোকে, দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।একটি ক্যান্টিনের প্রবর্তন শুধুমাত্র ক্যাম্পাসের বাইরে খাবার খোঁজার জন্য ছাত্র এবং কর্মীদের উপর চাপ কমিয়ে দেবে না বরং আমাদের একাডেমিক পরিবেশের মধ্যে সম্প্রদায় এবং সুবিধার অনুভূতিও বাড়িয়ে তুলবে।

    Reply
  4. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যানটিন থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। ক্যানটিনে সাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার সরবারাহ করা হয়, যা শিক্ষার্থীদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করে। বিদ্যালয়ে ক্যানটিন থাকলে শিক্ষার্থীদের বাইরে গিয়ে খাবার খুজতে সময় ব্যয় হয়না, ফলে তারা সময় মতো ক্লাসে ফিরতে পারে।
    এলাকায় পাঠাগার স্থাপন শিক্ষার প্রসার, জ্ঞান বৃদ্ধি, এবং সংস্কৃতি চর্চার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি স্থানীয় মানুষদের বই পড়ার সুযোগ করে দেয় এবং জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়ন ঘটায়।

    Reply
  5. ছাত্রজীবনে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো আবেদনপত্র শেখা। ভবিষ্যতের প্রতিটি ধাপে ধাপে এই আবেদনপত্র কাজে লাগে। বিভিন্ন রকম আবেদনপত্রের মধ্যে স্কুলের ভেতরে ক্যান্টিন স্থাপন, এলাকায় পাঠাগার স্থাপন খুবই প্রয়োজনীয় দুটি আবেদনপত্র। স্কুলের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ সময় ধরে স্কুলে থাকে। ফলে তাদের খাবার গ্রহণের প্রয়োজন হয়। আর এই খাবার যদি হয় অস্বাস্থ্যকর তাহলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য  সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্কুলের ভেতরে ক্যান্টিন  স্থাপনের বিকল্প নেই। আবার আমরা জানি সুশিক্ষিত মানুষ মানেই স্বশিক্ষিত। বই পড়ার মাধ্যমে মানুষ নিজেকে আলোকিত মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে পারে।এলাকায় যখন পাঠাগার থাকে তখন এই স্বশিক্ষার পথটি অনেকটা সোজা হয়ে যায়। তাই শিক্ষার্থীদের এই আবেদনপত্র দুটি শিখে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আবেদনপত্র দুটি শিখে নিতে এখনই পড়ুন।

    Reply
  6. দৈনন্দিন জীবনে যে কোন কাজে আমাদের আবেদন পত্র লেখার প্রয়োজন হতে পারে। তাই শিক্ষা জীবনে খুবই গুরুত্ব সহকারে এ আবেদনপত্র লেখা শেখানো হয়। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি পাঠাগার ও ক্যান্টিন থাকা আবশ্যক। আর তা নিশ্চিত করতে আবেদন পত্র লেখার কোনো বিকল্প নেই। লেখক এখানে খুব সুন্দর ভাবে দুটি আবেদন পত্র উপস্থাপন করেছেন। আশা করি অনেকেরই উপকারে আসবে।

    Reply
  7. বিদ্যালয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে তার শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয়তা পূরণ। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সঠিক পুষ্টি ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। বিদ্যালয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষালাভে ব্যস্ত থাকে, যার ফলে মাঝে মাঝে তাদের সময়মতো খাবার পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এরূপ পরিস্থিতিতে, বিদ্যালয়ে একটি ক্যান্টিন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্যান্টিন শুধু মাত্র খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমই নয়, এটি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসচেতনতা ও সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি মানসম্পন্ন ক্যান্টিন স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য রক্ষা ও তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে পূর্ণ মনোযোগ প্রদান নিশ্চিত করা সম্ভব।

    Reply
  8. স্কুলের টিফিন পিরিয়ডের স্বল্পতম সময়ে ক্যাম্পাসের বাইরে গিয়ে টিফিন কিনে আনা ছাত্রছাত্রীদের পক্ষে সম্ভব নয়। এ অবস্থায় স্কুল ক্যাম্পাসের ভেতরে একটা ক্যান্টিন স্থাপন করা হলে ছাত্রছাত্রীদের এ সমস্যা নিরসন হতে পারে।আর তা নিশ্চিত করতে আবেদন পত্র লেখার কোনো বিকল্প নেই। লেখক এখানে খুব সুন্দর ভাবে দুটি আবেদন পত্র উপস্থাপন করেছেন। আশা করি অনেকেরই উপকারে আসবে।

    Reply
  9. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। যা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে।এতে করে তাদের সময় ও বাঁচে এবং নিরাপত্তা ও নিশ্চিত হয়।

    প্রত্যেক গ্রামে পাঠাগার খবই প্রয়োজন। একাডেমিক পড়াশোনা হলো একটি নিদিষ্ট গন্ডি পর্যন্ত। কিন্তু পাঠাগারে থাকে বিভিন্ন মুখী জ্ঞান সমৃদ্ধ বই।যা মানুষের বহুমুখী জ্ঞানের প্রসার করে এবং মানুষের মানষিক সুস্থথার জন্য খবই দরকার।

    Reply
  10. লেখক কে অভিনন্দন অসাধারণ কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।

    Reply
  11. প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি ক্যান্টিন থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন।ক্যানটিনের খাবার স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিগুন সম্পন্ন হওয়ায় শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক শক্তি বিকাশে সহায়তা করে। বাইরের খাবার গুলো স্বাস্থ্য সম্মত না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ঝুঁকি থাকার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।
    গ্রামে পাঠাগার স্থাপন অধিক প্রয়োজন।প্রমথ চৌধুরী তার বিখ্যাত ” বই পড়া” প্রবন্ধে সুশিক্ষিত মানুষ গঠনের জন্য পাঠাগার স্থাপনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।গ্রামের মানুষদের আলোকিত মানুষ গড়ে তুলতে একটি পাঠাগার স্থাপন অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  12. একটি ক্যান্টিন শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার সরবরাহের পাশাপাশি তাদের সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

    Reply
  13. প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা যেমন জরুরি পাঠাগার থাকাও জরুরি। একটি ক্ষুধার্ত দের জন্য অন্যটি বই পিপাসুদের জন্য।কনটেন্ট টি অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দিল। লেখককে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা টির জন্য।

    Reply
  14. প্রতিটি বিদ্যালয়ে ক্যানটিন থাকা অত্যন্ত জরুরী। বাচ্চাদের ক্ষুধা মেটানোর জন্য যেন বাজারে না যেতে হয় সেটা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উক্ত লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেই বিষয়ে।

    Reply
  15. মানুষের জীবনে আবেদনপত্র লিখার প্রয়োজন অপরিসীম। জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে আবেদন পত্র লিখার প্রয়োজন হয়। তাই শিক্ষাজীবনে আবেদন পত্র খুব ভালো করে শেখানো উচিত লেখক এখানে পাঠাগার ও ক্যান্টিনের উপর দুটি আবেদনপত্র উপস্থাপন করেছেন যা অনেকেরই উপকারে আসবে।

    Reply
  16. লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ অনেক প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  17. একটি ক্যান্টিন শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার সরবরাহের পাশাপাশি তাদের সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

    এলাকায় পাঠাগার স্থাপন শিক্ষার প্রসার, জ্ঞান বৃদ্ধি, এবং সংস্কৃতি চর্চার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি স্থানীয় মানুষদের বই পড়ার সুযোগ করে দেয় এবং জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়ন ঘটায়।

    লেখক কে অভিনন্দন অসাধারণ কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।

    Reply
    • বিভিন্ন বিষয়ের উপর সঠিকভাবে আবেদনপএ লিখতে পারা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই কনটেন্টটিতে স্কুলের ক্যানটিনের জন্য একটি আবেদন পএ লেখার নিয়ম দেখানো হয়েছে যা সঠিকভাবে আবেদন পএ লিখতে সাহায্য করবে।

      Reply
  18. স্কুলে কেন্টিন ও গ্ৰামে পাঠাগার স্থাপনের গুরুত্ব অপরিসীম। এগুলো স্থাপনের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ও সহায়তা প্রয়োজন,আর সেটা পাওয়ার জন্য দরকার সুবিন্যাস্ত আবেদন পত্র,যা এই কন্টেন্টি সুন্দরভাবে স্কুলে কেন্টিনদেখানো হয়েছে।

    Reply
  19. স্কুলে কেন্টিন ও গ্ৰামে পাঠাগার স্থাপনের গুরুত্ব অপরিসীম। এগুলো স্থাপনের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ও সহায়তা প্রয়োজন,আর সেটা পাওয়ার জন্য দরকার সুবিন্যাস্ত আবেদন পত্র,যা এই কন্টেন্টি সুন্দরভাবে দেখানো হয়েছে।

    Reply
  20. ছাত্রজীবনে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো আবেদনপত্র শেখা। পাঠাগার এবং ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদনপত্র ছাড়া ছাত্রজীবন যেন অসম্পূর্ণ লাগে। একটি ক্যান্টিন শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার সরবরাহের পাশাপাশি তাদের সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করব।এলাকায় পাঠাগার স্থাপন শিক্ষার প্রসার, জ্ঞান বৃদ্ধি, এবং সংস্কৃতি চর্চার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি স্থানীয় মানুষদের বই পড়ার সুযোগ করে দেয় এবং জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়ন ঘটায়।
    লেখক কে অভিনন্দন অসাধারণ কনটেন্ট তৈরি করার জন্য

    Reply
  21. শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো স্কুল। শিক্ষার্থীরা দিনের বেশির ভাগ সময়ে স্কুলে থাকে। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন চাহিদাগুলোর মধ্যে অন্যতম চাহিদা গুলো হলো ক্যান্টিন ও পাঠাগার। এবং এটি প্রধান শিক্ষকের নিকট জানানোর সহজতম মাধ্যম হলো দরখাস্ত। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকের নিকট দরখাস্ত লেখার ধরণ বিষয়সহ ( যেমন – ক্যান্টিন, পাঠাগার) সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হলো

    Reply
  22. প্রতিটি বিদ্যালয়ে ক্যানটিন থাকা অত্যন্ত জরুরী। বাচ্চাদের ক্ষুধা মেটানোর জন্য যেন বাজারে না যেতে হয় সেটা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উক্ত লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেই বিষয়ে।

    Reply
  23. একটি বিদ্যালয় পাঠাগার এবং ক্যান্টিন ছাড়া যেন অসম্পূর্ণ।যে বিদ্যালয়ে ক্যান্টিন এবং পাঠাগার থাকেনা,সে বিদ্যালয়ে প্রতিটি শিক্ষার্থী একত্রিত হয়ে আবেদন লিখেনি এমন শিক্ষার্থী খুব কম পাওয়া যাবে।এই কন্টেন্টটি এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।কারণ এই কন্টেন্টটি পড়ে আমার বিদ্যালয়ের স্মৃতি মনে পড়ে গেলো।বিদ্যালয়ে কোনো ক্যান্টিন না থাকার কারণে বাইরে গিয়ে প্রতিনিয়ত খাবার খেতে হতো,এবং এতে আমাদের সময় অপচয় হতো,নিজের ক্ষতি হতো।এরপর সব শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে আবেদন লিখার পর আমাদের জন্য একটি ক্যান্টিন খোলা হয়ছিলো,যার নাম ছিলো “সততা স্টোর।এরপর থেকে আমাদের ক্যান্টিনে বসে নাস্তা খেয়ে আমরা পাঠাগারে গিয়ে বিভিন্ন লেখকের বই পড়তে যেতাম
    যা আমাদের কাছে সুবিধা মনে হতো কারণ আমাদের জ্ঞান অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ছিল পাঠাগার।আমরা জানি,ক্লাসের পড়ার বাইরে আমাদের জ্ঞান অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করতো বিভিন্ন গল্পের বই পড়ে,ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা এসব কিছু।এই কন্টেন্টটি পড়ে মনে হলো আমি আমার ছোটবেলার স্কুল লাইফটা যেন কয়েক মিনিটের জন্য ফিরে পেয়ে গেলাম।স্কুল লাইফে আবেদন লিখেনি এমন শিক্ষার্থী খুব কম আছে।আর ক্যান্টিন এবং পাঠাগার সর্ম্পকে পরীক্ষায় আসতো না এমন খুব কম পরীক্ষা হয়েছে।তাই আমি মনে করি এরকম কন্টেন্ট আমাদের মাঝে সবসময় আসুক যেন আমরা এমন কন্টেন্ট পড়ে আমাদের স্কুল জীবনটা স্মৃতিচারণ করতে পারি।এবং সেই লিখাগুলো আবার কল্পনায় ভাসতে থাকে।

    Reply
  24. প্রথমত স্কুল চত্বরে একটি ক্যান্টিন ছোট বড় সকল শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি স্কুলে ক্যান্টিন না থাকলে তা শিক্ষার্থীদের জন্য নানা সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে, শিক্ষার্থীরা বাহিরের অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুখে পড়ে থাকে,এতে পাড়াশুনার ব্যপক ক্ষতি হয়।তাই ক্যান্টিন চালু করার জন্য স্কুল অধ্যক্ষের কাছে একটি সহজ চিঠি।
    দ্বিতীয়ত গ্রন্থাগার সমাজ উন্নয়নের বাহন। একটি জাতির মেধা, মনন, ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারণ ও লালনপালনকারী হিসেবে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সর্বসাধারণের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগারের সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রয়েছে।গ্রন্থাগার শিক্ষার আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করে। তাই প্রতিটি জেলায় একটা পাবলিক গ্রন্থাগার বা লাইব্রেরি থাকা কতটা জরুরী সেটাই সহজ ভাষায় জেলা প্রশাসকের কাছে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  25. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। যা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে।লেখককে অনেক ধন্যবাদ অনেক প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  26. একটি বিদ্যালয়ে ভালো পড়াশোনার পাশাপাশি আরো কয়েকটি বিষয় থাকা প্রয়োজন তারমধ্যে ভালো ক্যান্টিনের ব্যবস্থাও সমভাবে প্রযোজ্য। লেখক কনটেন্টটিতে কিভাবে ক্যান্টিনের জন্য প্রধান শিক্ষক বরাবর আবেদন পত্র জমা দিতে হয় তা তুলে ধরেছেন।
    ধন্যবাদ লেখককে!

    Reply
  27. প্রতিটি স্কুলে ক্যান্টিন ও পাঠাগার থাকা আবশ্যক । বাচ্চাদের সুস্থতা রক্ষায় ও জ্ঞান বিকোশিত করার জন্য ক্যান্টিন ও পাঠাগার থাকা খুবই জরুরী । এই আর্টিকেলটিতে স্কুলে একটি ক্যান্টিন ও পাঠাগার স্থাপনের জন্য, যে নিয়মে আবেদন লিখতে হয় , সেই বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  28. স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট কিভাবে একটি আবেদনপত্র লিখতে হয় ।সে বিষয়টি লেখক এই কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন । লেখকের ধন্যবাদ এতো উপকারী কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  29. বিদ্যালয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষালাভে ব্যস্ত থাকে, যার ফলে মাঝে মাঝে তাদের সময়মতো খাবার পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এরূপ পরিস্থিতিতে, বিদ্যালয়ে একটি ক্যান্টিন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্যান্টিন শুধু মাত্র খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমই নয়, এটি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসচেতনতা ও সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    Reply
  30. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। সে বিষয়টি লেখক এই কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন । লেখকের ধন্যবাদ এতো উপকারী কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  31. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। যা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে।সে বিষয়টি লেখক এই কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন ।

    Reply
  32. বিদ্যালয়ে একটি ক্যান্টিন থাকাটা শিক্ষাথীদের জন্য অতি জরুরী । এটা একদিকে যেমন খাবার কেনার জন্য সর্বদা স্কুলের বাইরে যেতে হবেনা ,তেমনি স্কুলের বাইরে খাবার দোকানগুলোতে খাবারের অতিরিক্ত দামের ফলে অধিকাংশ সময়ে তা আমাদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে থাকে, শিক্ষাথীদের কিছুটা সময় সেভ হবে বাড়তি টাকাও গুনতে হবেনা অপরদিকে স্বাস্থ্য ঝুঁকিও থাকবেনা ।
    গ্রামে একটি পাঠাগার স্থাপন অধিক প্রয়োজন।কারণ পাঠাগার হচ্ছে মনের হাসপাতাল এখানে মানুষ আলোকিত মানুষের পরিণত হয়। গ্রামের মানুষদের আলোকিত মানুষ গড়ে তুলতে একটি পাঠাগার স্থাপন অতীব গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য ।

    Reply
    • জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে আবেদন পত্র লিখার প্রয়োজন হয়।আবেদনপত্র লিখার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।
      উক্ত কন্টেন্টে লেখক স্কুলে ক্যান্টিনের ও গ্রামে পাঠাগার স্থাপনের উপর দুটি আবেদনপত্র উপস্থাপন করেছেন যা অনেকেরই উপকারে আসবে।

      Reply
  33. জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে আবেদন পত্র লিখার প্রয়োজন হয়।আবেদনপত্র লিখার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।
    উক্ত কন্টেন্টে লেখক পাঠাগার ও ক্যান্টিনের উপর দুটি আবেদনপত্র উপস্থাপন করেছেন যা অনেকেরই উপকারে আসবে।

    Reply
  34. ছাত্র জীবনে আবেদনপত্র লিখতে হয় নি এমনটা হয় না।বিদ্যালয়ে ক্যান্টিন ও পাঠাগার থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আর কোন বিদ্যালয়ে তা না থাকলে প্রধান শিক্ষক বরাবর আবেদনপত্র লিখাটা জরুরি।তবে শুধু আবেদনপত্র লিখলেই হবে না তা হতে হবে নির্ভুল ও সঠিক নিয়ম অনুযায়ী।আবেদন পত্র লিখার সটিখ নিয়ম জানা যায় এই লেখাটি হতে।

    Reply
    • ছাত্রজীবনে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো আবেদনপত্র শেখা। পাঠাগার এবং ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদনপত্র ছাড়া ছাত্রজীবন যেন অসম্পূর্ণ লাগে। একটি ক্যান্টিন শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার সরবরাহের পাশাপাশি তাদের সামাজিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করব।উক্ত কন্টেন্টে লেখক পাঠাগার ও ক্যান্টিনের উপর দুটি আবেদনপত্র উপস্থাপন করেছেন যা অনেকেরই উপকারে আসবে।

      Reply
  35. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। যা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে।ছাত্র জীবনে আবেদনপত্র লিখতে হয় নি এমনটা হয় না।প্রতিটি স্কুলে ক্যান্টিন ও পাঠাগার থাকা আবশ্যক । বাচ্চাদের সুস্থতা রক্ষায় ও জ্ঞান বিকোশিত করার জন্য ক্যান্টিন ও পাঠাগার থাকা খুবই জরুরী । এই আর্টিকেলটিতে স্কুলে একটি ক্যান্টিন ও পাঠাগার স্থাপনের জন্য, যে নিয়মে আবেদন লিখতে হয় , সেই বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  36. কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের এইসব বড় বড় প্রতিষ্ঠানে ক্যান্টিন থাকা খুব জরুরী অনুভব করা যায়। অনেক সময় স্টুডেন্টদের স্বাস্থ্যের উপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই, স্কুলে একটি ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদন জানানো ।ক্যান্টিন স্থাপন করলে শিক্ষার্থীরা সহজেই স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার পেতে পারবে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়ক হবে। এছাড়াও, এটি ছাত্রদের মধ্যে একটি সুষ্ঠু ও সুস্থ সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টি করবে এবং ক্লাসের প্রতি তাদের আগ্রহ ও মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করবে।আমি বিশ্বাস করি, প্রধান শিক্ষকের সুদৃষ্টি ও সহানুভূতির মাধ্যমে এই আবেদ দ্রুত বাস্তবায়িত হবে এবং বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

    Reply
  37. প্রত্যেকটি বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ক্যান্টিন স্থাপন করা খুবই জরুরি।নাহয় টিফিন পিরিয়ডে ছাত্র -ছাত্রীদের বাহিরে যেতে খাবার খেতে যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
    শিক্ষার বিস্তার লাভ করতে পাঠাগার স্থাপন করা জরুরি।

    Reply
  38. শিক্ষার্থীদের মানসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে এবং অর্থ এবং সময় বাচাতে প্রতিটি বিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভিতরে ক্যান্টিন স্থাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আলোকিত মানুষ গড়তে পাঠাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গ্রাম্য এলাকায় বর্তমানে শিক্ষিত মানুষ আছে বটে তার পাশাপাশি আলোকিত মানুষ তৈরির জন্য প্রতিটি গ্রামে ই পাঠাগার স্থাপন করা প্রয়োজন।

    Reply
  39. কন্টেন্টটিতে স্কুলে ক্যান্টিন স্থাপন ও গ্রামে পাঠাগার স্থাপন এর জন্য আবেদন এর নিয়ম সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী হবে বলে আশা করছি।

    Reply
  40. শিক্ষার্থীদের সুস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার প্রতি লক্ষ্য রেখে বিদ্যালয়ের ভিতরে ক্যান্টিন স্থাপন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ।এতে শিক্ষার্থীদের সাস্থ্যঝুকিও কম হয়। আর লাইব্রেরি হলো মনের হাসপাতাল। লাইব্রেরিতে মানুষ তার পছন্দমতো বই পড়তে পারে।এতে তার নিজস্ব আগ্রহ ও রুচি সম্পর্কে জানতে পারে।উপরোক্ত বিষয় দুটি স্থাপনের জন্য দুটি চমৎকার আবেদনপত্র কনটেন্টটিতে দেওয়া হয়েছে,আলহামদুলিল্লাহ।জাযাকাল্লাহু খইরন।

    Reply
  41. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। ক্যান্টিন সাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার সরবারাহ করা হয়, যা শিক্ষার্থীদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করে। বিদ্যালয়ে ক্যান্টিন থাকলে স্টুডেন্টদের বাইরে গিয়ে খাবার খুজতে সময় ব্যয় হয়না, ফলে তারা সময় মতো ক্লাসে ফিরতে পারে।আর লাইব্রেরি হলো মনের হাসপাতাল। লাইব্রেরিতে মানুষ তার পছন্দমতো বই পড়তে পারে।এতে তার নিজস্ব আগ্রহ ও রুচি সম্পর্কে জানতে পারে।উপরোক্ত বিষয় দুটি স্থাপনের জন্য দুটি চমৎকার আবেদনপত্র কনটেন্টটিতে দেওয়া হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ।লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  42. প্রতিটি স্কুলে ক্যান্টিন,পাঠাগার স্থাপনটা শিক্ষার্থীদের জন্য ভীষন জরুরী। এজন্য অনেক সময় শিক্ষার্থীদেরকেই উদ্যোগ নিতে হয় যার প্রাথমিক ধাপ হল ক্যান্টন স্থাপন বা পাঠাগার স্থাপনের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা। আর এজন্য সঠিকভাবে আবেদনপত্র লেখাটাও কিন্তু জরুরী। কিভাবে লিখতে হবে, তা এখানে সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে চাইলে যাদের প্রয়োজন তারা এখান থেকে শিখে নিতে পারে।

    Reply
  43. শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময় আবেদনপত্র লিখতে গেলে সঠিকভাবে আবেদনের বিষয়টি উল্লেখ করতে পারে না বা আবদনটি কিভাবে করবে কার বরাবর করবে সেটাও পারে না তখন দেখা যায় এই ধরনের কন্টেন্টগুলো শিক্ষার্থীদের খুব সহযোগিতা করে।

    Reply
  44. প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে ক্যান্টিনের ব্যবস্থা থাকা অতি জরুরি ।এর ব্যবস্থা শিক্ষার্থীর জন্য অনেক উপকার হয়।বাইরে থেকে বেশি দামে খাবার কিনতে হয়।সময় ব্যয় হয়।খাবার স্বাস্থ্য সম্মত হয় না।যার ফলে শারীরিক অসুস্থতা দেখা দেয়।প্রতিষ্ঠানের ভিতরে ক্যান্টিনের ব্যবস্থা থাকলে শিক্ষার্থীর অনেক সুবিধা হয়।স্বাস্থ্যকর খাবার ,পুষ্টিকর খাবার ও পানীয় জলের শারীরিক ভাবে ভাল।ক্যান্টিনের পাশাপাশি গ্রামে পাঠাগার স্থাপনেরও দরকার আছে।এগুলো স্থাপনের জন্য কিভাবে আবেদন করতে হবে তাও আমাদের জানা দরকার।আসলে জীবনে চলতে গেলে সকল বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকার দরকার আছে।

    Reply
  45. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। যা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে।এতে করে তাদের সময় ও বাঁচে এবং নিরাপত্তা ও নিশ্চিত হয়।
    আর লাইব্রেরি হলো মনের হাসপাতাল। লাইব্রেরিতে মানুষ তার পছন্দমতো বই পড়তে পারে। এতে তার নিজস্ব আগ্রহ ও রুচি সম্পর্কে জানতে পারে।
    উপরোক্ত বিষয় দুটি স্থাপনের জন্য দুটি চমৎকার আবেদনপত্র কনটেন্টটিতে দেওয়া হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  46. শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে আবেদনপত্র লিখতে গেলে সঠিকভাবে আবেদনের বিষয়বস্তু উল্লেখ করে আবেদন পত্র লিখতে পারেনা।আবদনপত্রটি কিভাবে লিখবে,কার বরাবর লিখবে সেটাও বুঝতে পারে না।তখন এই ধরনের কন্টেন্টগুলো শিক্ষার্থীদের খুব সহযোগিতা করে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  47. প্রতিটি বিদ্যালয়ে ক্যানটিন থাকা অত্যন্ত জরুরী। যা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে। বিদ্যালয়ে ক্যানটিন স্থাপনের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ও সহায়তা প্রয়োজন। স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট কিভাবে একটি আবেদনপত্র লিখতে হয়। সে বিষয়টি লেখক এই কন্টেন্টটিতে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  48. ছাত্র জীবনে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার একটি বড় অংশ হচ্ছে আবেদন পত্র লিখতে পারা। ছাত্রজীবনের বিভিন্ন সময় আবেদন পত্র লেখার প্রয়োজনীয়তা হতে পারে। এই আবেদনপত্র অনেকেই লিখতে পারে না।কনটেন্ট লেখক এখানে দুটি আবেদন পত্র লিখেছেন যা ছাত্রদের উপকারী দুটি কন্টেন্ট। এমন উপকারী দুটি কনটেন্ট লেখার জন্য কনটেন্ট লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  49. প্রতিটি আবেদন পত্রের কিছু আলাদা নিয়ম থাকে,সেই নিয়ম মেনেই নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আবেদন করতে হয়,,ক্যান্টিন নিয়ে আবেদনের নিয়ম গুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ

    Reply
  50. কনটেন্টটিতে দুটি বিয়ষ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। একটি হচ্ছে স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট একটি আবেদনপত্র লেখা এবং অন্য টি হচ্ছে নিজ জেলা প্রশাসকের নিকট পাঠার স্থাপনের জন্য আবেদন পত্য লেখা। বিষয় দুটি প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ হিসাবে আমরা বলতে পারি যে, (১ম) একটি বিদ্যালয়ের সাথে একটি ক্যানটিন থাকলে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সরবরাহ করার নিশ্চয়তা দেয় এবং শিক্ষার্থীরা স্বল্প দামে খাবার ক্রয় করতে পারে। এতে করে তাদের সময় ও বাঁচে এবং নিরাপত্তা ও নিশ্চিত হয়। (২য়) একটি জাতির মেধা, মনন, ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারণ ও লালনপালনকারী হিসেবে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সর্বসাধারণের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগারের অনেক ভূমিকা রয়েছে। একটি গ্রন্থাগার শিক্ষার আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করে থাকে। বিষয় দুটির জন্য যেহেতু আবেদন করার প্রয়োজন হয় তাই লেখক আজকের কনটেন্টটিতে আবেদনের সঠিক প্রক্রিয়া খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সুন্দর এই কনটেন্ট টির জন্য অনেক অনেক ধন্যবা।

    Reply
  51. দৈনন্দিন জীবনে অনেক কিছুর জন্যই আবেদন পত্র লিখতে হয়। তন্মধ্যে স্কুলে ক্যান্টিন ও গ্রামে পাঠাগার চেয়ে আবেদন অন্যতম প্রয়োজনীয় জিনিস। আমরা অনেকেই বাড়ি থেকে খাবার বহন করে স্কুলে যাইনা। আবার বাহিরের খাবার অস্বাস্থ্যকর ও দাম বেশি হয়। তাই স্বাস্থ্যকর ও সামর্থ্যের মধ্যে খাবার খাওয়ানোর জন্য স্কুলে ক্যান্টিন থাকা আবশ্যক। সেই সাথে শিক্ষিত লোকের সাথে সমাজে আলোকিত লোকেরও প্রয়োজন। যারা প্রজন্মকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে।তার জন্য এলাকায় গ্রন্থাগার থাকা খুবই প্রয়োজনীয়। এখানে লেখক গুরুত্বপূর্ণ দুটি আবেদন সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।যা বাস্তব সমাজে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  52. শিক্ষার্থীদের সুস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার প্রতি লক্ষ্য রেখে বিদ্যালয়ের ভিতরে ক্যান্টিন স্থাপন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ।এতে শিক্ষার্থীদের সাস্থ্যঝুকিও কম হয় প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা জরুরী। সে বিষয়টি লেখক এই কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন । লেখকের ধন্যবাদ এতো উপকারী কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  53. শিক্ষার্থীদের জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট টি তৈরি করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  54. শিক্ষার্থীদের দিনের প্রায় অনেকটা সময় বিদ্যালয়ের ভিতরে অতিবাহিত হয়। বিদ্যালয়ের ক্যান্টিন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ক্যান্টিন থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের আর বিদ্যালয়ের বাইরে যেতে হয় না।
    পাঠাগার ও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের অবসর সময় ব্যায়
    করে। প্রতিটি বিদ্যালয়েই ক্যান্টিন ও পাঠাগার ব্যবস্থা থাকা উচিত।
    শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এই কন্টেন্ট টি। আশা করি সকলেই এই কন্টেন্ট পড়ে খুব উপকৃত হবেন।

    Reply
  55. দৈনন্দিন জীবনে যে কোন কাজে আমাদের আবেদন পত্র লেখার প্রয়োজন হতে পারে। তাই শিক্ষা জীবনে খুবই গুরুত্ব সহকারে এ আবেদনপত্র লেখা শেখানো হয়। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি পাঠাগার ও ক্যান্টিন থাকা আবশ্যক। আর তা নিশ্চিত করতে আবেদন পত্র লেখার কোনো বিকল্প নেই।

    Reply
  56. দরখাস্ত লেখার নিয়ম আমরা সবাই জানি,আবার অনেকে হয়তো নাও জানতে পারে।এখানে বিদ্যালয়ে ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য এবং পাঠাগার স্থাপনের জন্য কিভাবে দরখাস্ত লিখতে হয় তা সুন্দরভাবে গুছিয়ে লেখা হয়েছে।

    Reply
  57. শিক্ষার্থীদের বিশুদ্ধ পানি, স্বাস্থ্যকর মানসম্মত খাবার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, অর্থ এবং সময় বাঁচাতে প্রতিটি বিদ্যালয়ের ভিতরে ক্যান্টিন থাকা অতি আবশ্যক।
    পাঠাগারকে শিক্ষার বাতিঘর বলা হয়। সাহিত্য, শিল্প, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিসহ সব ধরনের জ্ঞানের আধার একটি পাঠাগার। পাঠাগার জ্ঞানপিপাসু মানুষ বিশেষ করে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এবং সর্বোপরি সবার জন্যই জ্ঞান অর্জনের এক পবিত্র স্থান। একটি জাতির সার্বিক বিকাশ ও উন্নতির মানদণ্ড উচ্চশিখরে নেয়ার জন্য পাঠাগারের ভূমিকা অপরিসীম। গ্রাম বা উপজেলা পর্যায়ে গ্রামের জনসাধারণের স্বার্থে এবং উচ্চশিক্ষিত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে পাঠাগারে যদি একাডেমিক বইগুলোর পাশাপাশি বিষয়ভিত্তিক নানা ধরনের জ্ঞান-বিজ্ঞানের বই থাকে তাহলে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীরা জ্ঞানচর্চা, মানসগঠন, গবেষণা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে। গ্রামের মানুষ কুসংস্কার, হিংসা-বিদ্বেষ মারামারি পরিহার করে বিশেষ করে তরুণরা অলস সময় না কাটিয়ে জ্ঞানচর্চার মতো প্রয়োজনীয় কাজে সময় ব্যয় করতে পারবে।
    শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে স্কুলের ভেতর মানসম্মত ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষক বরাবর এবং গ্রামের মানুষদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর পাঠাগার স্থাপনের জন্য কিভাবে নির্ভুল, স্পষ্ট এবং সহজ ভাষায় সংক্ষেপে আবেদনের মূল বিষয়বস্তু তুলে ধরে আবেদনপত্র লিখতে হবে ইত্যাদি নানাদিক এই আর্টিকেলটিতে লেখক পরিষ্কারভাবে তুলে ধরেছেন যা অনুসরণ করলে মানুষ অনেক উপকৃত হবে এবং সঠিকভাবে আবেনদনপত্র লিখতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  58. কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরার জন‍্য। স্টুডেন্টদের জন‍্য খুব সহায়ক হবে।

    Reply
  59. পাঠাগার আর ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদনগুলো সময়োপযোগী কন্টেন্ট। যেন স্কুল জীবনের সেই পুরনো দিনগুলোকে আবার চোখের সামনে এনে দেয়। পাঠাগারে বসে বইয়ের পাতায় ডুবে যাওয়ার মুহূর্তগুলো, যখন মনে হতো আমরা নতুন এক দুনিয়া আবিষ্কার করছি। আর ক্যান্টিন? সেখানে বন্ধুদের সাথে টিফিন ভাগাভাগি, মজার আড্ডা, আর ছোটখাটো দুষ্টুমিগুলো—সবকিছুই যেন আমাদের হৃদয়ে অমলিন স্মৃতি হয়ে রয়ে গেছে। এই আবেদনগুলো যেন আমাদের সেই সোনালী দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়, যখন প্রতিটি মুহূর্তে আনন্দের খোঁজে মগ্ন থাকতাম। আশা করি, নতুন প্রজন্মও এই সুখময় অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবে, যা আমাদের মতোই তাদের স্মৃতির পাতায় অমর হয়ে থাকবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ আবেদনপত্রগুলো উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  60. প্রত্যেকটি স্কুলে ক্যান্টিন থাকা খুবই প্রয়োজন।কেননা শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগ সময় বাহিরের পচা, অস্বাস্থ্যকোর খাবার খেয়ে থাকে যা তাদের শরীর এর জন্য ক্ষতিকর। এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখক কে অত্যন্ত ধন্যবাদ আমাদের মাঝে ঐ কনটেন্টটি শেয়ার করার জন্য

    Reply
  61. আমরা সবাই জানি ছাত্রজীবনে আবেদনপত্র/দরখাস্ত লেখার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রধান শিক্ষকের কাছে স্কুলে ক্যান্টিন স্থাপন কিংবা পাঠাগার স্থাপন চেয়ে , এমন বিবিধ প্রয়োজনীয় বিষয়ে প্রায়শই লিখতে হয় যথাপোযোগী আবেদনপত্র । আর এজন্য আমাদের অনেকেরই অনলাইনে বিভিন্ন দরখাস্তের ফরম্যাট খুঁজতে হয়। তবে শুধু আবেদনপত্র লিখলেই হবে না তা হতে হবে নির্ভুল ও সঠিক নিয়ম অনুযায়ী। আবেদন পত্র লিখার সঠিক নিয়ম জেনে উপস্থাপন করলে আবেদনটি গ্রহনযোগ্য বলে বিবেচিত ও হয় প্রতিষ্ঠানের প্রধানের নিকট। সেক্ষেত্রে আবেদনপত্র লেখার ক্ষেত্রে উপরোক্ত কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের অনেকাংশেই সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  62. শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদ্যালয়ের মধ্যে একটি ক্যান্টিন স্থাপন করা অপরিহার্য। এটি তাদের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এই কারণে প্রতিটি স্কুলের নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা উচিত। লেখক বিষয়বস্তুতে এই বিষয়টিকে কার্যকরভাবে তুলে ধরেছেন। এই ধরনের মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি ভাগ করে নেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  63. স্কুলে নিজস্ব ক্যান্টিন স্থাপন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। টিফিনে শিক্ষার্থীদের বাইরে থেকে খাবার খাওয়া অস্বাস্থ্যকর ও বটে।পাশাপাশি দাম বেশি হওয়ার কারনে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর ক্রয় ক্ষমতার বাইরে থাকে।
    গ্রামে পাঠাগার স্থাপন করা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা এখন সময়ের দাবি।বইপত্র এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে মানসিক বিকাশ নিশ্চিত হয়। গ্রামে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী তথা আপামর বিভিন্ন বয়সের মানুষের চিত্ত বিনোদনের জায়গা হতে পারে একটি পাঠাগার। উক্ত কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্কুলের ভেতর ক্যান্টিন স্থাপনের ব্যবস্থা করার জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট একটি আবেদনপত্র লেখা হয় তা জানতে পারলাম।

    Reply
  64. আসসালামু আলাইকুম।
    মাশাআল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
    মূলত এই কন্টেন্টিতে তুলে ধরা হয়েছে কিভাবে আমরা একটি আবেদন পএ বা দরখাস্ত নির্ভুল এবং সঠিক নিয়ম অনুযায়ী লিখতে পারি।আমরা যানি ছাএজীবন দরখাস্ত লেখার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রধান শিক্ষকের কাছে, ক্যান্টিন কিংবা জরুরি কিছু বিষয় বস্তুু নিয়ে আমাদের আবেদন পএ লিখতে হয়।
    যদি আবেদন পএ টি নির্ভুল বা নিয়ম অনুযায়ী না লিখে প্রধান করি, তাহলে সেটি গ্রহণ যোগ্যতা পাবে না।
    লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পোস্ট করার জন্য।
    আমি মনে করে এই কন্টেন্টি আবেদন পএ লিখতে অনেক সাহায্য করবে।

    Reply
  65. পাঠাগার এবং ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদনপত্র ছাড়া ছাত্রজীবন যেন অসম্পূর্ণ লাগে।কন্টেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়ক হবে।

    Reply
  66. ক্যান্টিন ও পাঠাগারের জন্য এ দুটি আবেদনপত্র শিক্ষার্থীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে ধন্যবাদ তার কন্টেন্টের জন্য।

    Reply
  67. স্কুলের মধ্যে ক্যান্টিন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্কুলে টিফিনের সময় শিক্ষার্থীদের বাইরে থেকে খাবার খাওয়া প্রয়োজন হয়।বাইরের খাবার সাধারণত অস্বাস্থ্যকর এবং দামও। এর জন্য বেশিভাগ শিক্ষার্থীর ক্রয় ক্ষমতার বাইরে থাকে।গ্রামে পাঠাগার স্থাপন করাও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।কারণ বইপত্র এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে মানসিক বিকাশ এবং জ্ঞান আহোরণ করা যায়।

    Reply
  68. দৈনন্দিন জীবনে যে কোন কাজে আমাদের আবেদন পত্র লেখার প্রয়োজন হতে পারে। তাই শিক্ষা জীবনে খুবই গুরুত্ব সহকারে এ আবেদনপত্র লেখা শেখানো হয়। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি পাঠাগার ও ক্যান্টিন থাকা আবশ্যক। আর তা নিশ্চিত করতে আবেদন পত্র লেখার কোনো বিকল্প নেই।
    প্রতিটি আবেদন পত্রের কিছু আলাদা নিয়ম থাকে,সেই নিয়ম মেনেই নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আবেদন করতে হয়,,ক্যান্টিন ও পাঠাগার নিয়ে আবেদনের নিয়ম গুলো তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  69. আবেদন পত্র আমাদের প্রত্যেকে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন বিষয়ের জন্য লেখার দরকার পড়ে।তাই আমাদের সকলের উচিত আবেদন পত্র লেখার সঠিক নিয়ম জানা।এই কন্টেন্টে লেখক বিদ্যালয়ে ক্যান্টিন স্থাপন ও পাঠাগার স্থাপনের জন্য প্রধান শিক্ষকের নিকট কীভাবে আবেদন করতে হবে তার খুঁটিনাটি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখক প্রয়োজনীয় একটি কনটেন্ট উপহারের জন্য।

    Reply
  70. স্কুলের ভেতরে ক্যান্টিন স্থাপন শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের টিফিনের সময় স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবারের সহজ প্রাপ্তি নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি ক্যান্টিনের মাধ্যমে তারা সঠিক খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। এছাড়া, বাইরে থেকে খাবার আনতে গিয়ে সময় নষ্টের পরিবর্তে তারা ক্যান্টিন থেকে দ্রুত খাবার পেতে পারে,এছাড়া স্কুলে পাঠাগার থাকাও জরুরি যা পড়াশোনায় আরও মনোযোগী হতে সহায়তা করবে।

    Reply
  71. স্কুলে নিজস্ব ক্যান্টিন ও পাঠাগার স্থাপন ছাত্রছাত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। টিফিনে শিক্ষার্থীদের বাইরে থেকে খাবার খাওয়া অস্বাস্থ্যকর ও বটে।পাশাপাশি দাম বেশি হওয়ার কারনে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর ক্রয় ক্ষমতার বাইরে থাকে। অন্যদিকে, গ্রামে পাঠাগার স্থাপন করা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা এখন সময়ের দাবি। বইপত্র এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকা পড়ার মাধ্যমে ছেলে মেয়েদের যেমন মানসিক বিকাশ নিশ্চিত হয়। তেমনি প্রাপ্ত বয়স্করা দেশ ও আন্তর্জাতিক সকল বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। তাই স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী তথা বিভিন্ন বয়সের মানুষের চিত্ত বিনোদনের জায়গা হতে পারে একটি পাঠাগার।

    Reply
  72. স্কুলজীবনে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। শিক্ষার্থীরা দিনের অধিকাংশ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাটিয়ে থাকে। তাই এ সময় স্কুলের ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে তাদের ক্ষুধা নিবারণ করা লাগে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ যদি ক্যান্টিন না থাকে বা ক্যান্টিনের খাবার যদি স্বাস্থ্যসম্মত না হয় তাহলে শিক্ষার্থীরা সহজে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ক্যান্টিনের খাবারের মান উন্নতর করা আবশ্যক। নিম্নে কিভাবে ক্যান্টিন স্থাপনের জন্য আবেদন করা যায় তা উল্লেখ করা হয়েছে। উক্ত কনটেন্টের জন্য ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  73. প্রতিটি বিদ্যালয়ে নিজস্ব ক্যান্টিন থাকা অত্যাবশ্যক। এতে করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা টিফিন টাইমে একদিকে যেমন স্বাস্থসম্মত খাবার গ্রহণ করতে পারে, অন্যদিকে তাদের সময় অপচয় কম হয়।গ্রামের মানুষের জ্ঞান অর্জন ও মানুষিক বিকাশের ক্ষেত্রে পাঠাগার সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তাই প্রতিটি গ্রামে পাঠাগার স্থাপন করা অতি জরুরি।

    Reply
  74. স্কুলের অভ্যন্তরে ক্যান্টিন ছাত্রদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী এবং আবশ্যক বিষয়I শিক্ষার্থীদের টিফিনে স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার প্রাপ্তিতে ক্যান্টিনের ভূমিকা অপরিহার্য Iবাইরে থেকে খাবার সংগ্রহ করতে গেলে সময়ের অপচয় হয় সেক্ষেত্রে ক্যান্টিন থেকে অতি সহজেই ছাত্রছাত্রীরা খাবার সংগ্রহ করতে পারে Iএছাড়াও স্কুলের মধ্যে পাঠাগার থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় পুস্তক সংগ্রহ করে তাদের জ্ঞানের পরিধিকে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারবে I

    Reply
  75. গ্রন্থাগারগুলি বই এবং ডিজিটাল মিডিয়ার মতো সংস্থানগুলিতেশেখার এবং জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার সংগঠিত অ্যাক্সেস সরবরাহ করে, সুযোগ দেয়। তারা বিনামূল্যে শিক্ষা পরিষেবার মাধ্যমে সম্প্রদায়ের উন্নয়ন করে।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্যান্টিনের প্রয়োজনীয়তা যেমন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করে তেমনি খাবারের চাহিদা মেটায় |

    Reply
  76. দৈনন্দিন জীবনে যে কোন কাজে আমাদের আবেদন পত্র লেখার প্রয়োজন হতে পারে। তাই শিক্ষা জীবনে খুবই গুরুত্ব সহকারে এ আবেদনপত্র লেখা শেখানো হয়। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি পাঠাগার ও ক্যান্টিন থাকা আবশ্যক।
    শিক্ষার্থীদের টিফিনে স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার প্রাপ্তিতে ক্যান্টিনের ভূমিকা অপরিহার্য Iবাইরে থেকে খাবার সংগ্রহ করতে গেলে সময়ের অপচয় হয় সেক্ষেত্রে ক্যান্টিন থেকে অতি সহজেই ছাত্রছাত্রীরা খাবার সংগ্রহ করতে পারে।
    প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি পাঠাগার ও ক্যান্টিন থাকা আবশ্যক। আর তা নিশ্চিত করতে আবেদন পত্র লেখার কোনো বিকল্প নেই।
    এলাকায় পাঠাগার স্থাপন শিক্ষার প্রসার, জ্ঞান বৃদ্ধি, এবং সংস্কৃতি চর্চার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি স্থানীয় মানুষদের বই পড়ার সুযোগ করে দেয় এবং জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়ন ঘটায়।
    প্রতিটি আবেদন পত্রের কিছু আলাদা নিয়ম থাকে,সেই নিয়ম মেনেই নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আবেদন করতে হয়,,ক্যান্টিন ও পাঠাগার নিয়ে আবেদনের নিয়ম গুলো তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply

Leave a Comment

You cannot copy content of this page