ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি?

Spread the love

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়- বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। সুন্দর এই পৃথিবী তার কাছে অন্ধকার মনে হয়। এই পৃথিবীতে সে নিজেকে ধরে রাখার ক্ষমতা বা আগ্রহ একেবারে হারিয়ে ফেলে।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়

ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।

What is Depression (ডিপ্রেশন কি)?

ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা-ভাবনার সাথে জড়িত। এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা অস্বাভাবিক অনেক ধরণের আচরণ করে থাকে। তারা স্বাভাবিক কোন কিছু চিন্তা করতে পারে না।

স্বাভাবিক জীবন-যাপনে তারা ব্যাপকভাবে বাঁধাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়।

ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ-

ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার একটি লক্ষণ হলো সারাক্ষণ মন খারাপ থাকা। তবে সর্বদা মন খারাপ থাকলেই তাকে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বলা যাবে না।

এজন্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো জানা উচিত। ডিপ্রেশনের যে লক্ষণগুলো দেখে আমরা বুঝতে পারবো তা নিম্নরূপ-

ক) সারাক্ষণ মন মরা হয়ে থাকা।
খ) কাজের প্রতি অনীহা প্রকাশ।
গ) অনিদ্রা, অনিয়মিত ঘুম, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, অথবা বেশী ঘুমানো।
ঘ) অল্পতেই অস্থির বা উত্তেজিত হয়ে যাওয়া।
ঙ) অধৈর্য্য হওয়া। ধৈর্য্য ও সহনশীলতার মাত্রা কমে যাওয়া।
চ) অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া।
ছ) সকল বিষয়ে ন্যাগেটিভ বা নেতিবাচক চিন্তা করা।
জ) শারিরীক অবস্থার অবনতি। শারিরীক দূর্বলতা। মাথা ব্যাথা, মাথা ঘুরানো ইত্যাদি।
ঝ) সারাক্ষণ মেজাজ খিটখিটে থাকা।
ঞ) নিজেকে ছোট মনে করা।
ট) খাবারের প্রতি অনীহা প্রকাশ।
ঠ) সারাক্ষণ হতাশাপূর্ণ মনোভাব।
ড) সকল কাজে অমনোযোগী।
ঢ) যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া।
ণ) নিশ্চুপ থাকা।
ত) বেপরোয়া আচরণ করা।
থ) অপরাধবোধ কাজ করা।
দ) নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলা।
ধ) নিজেকে গুটিয়ে রাখা।
ন) সামাজিক বিভিন্ন কার্যকলাপ, বিনোদন ইত্যাদির প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলা।
প) কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে না পারা।
ফ) কোন কাজে মনোনিবেশ করতে না পারা।
ব) সবশেষে নিজেকে শেষ করার মনোবাসনা জাগা অর্থাৎ আত্মহত্যার প্রবণতা।

আরও দেখুন

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ বিস্তারিত জানতে- ভিজিট করুন

ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন

কি কি কারণে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়?

মানুষ বিভিন্ন কারণে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। এর সুনির্দিষ্ট কোন কারণ নেই। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে রয়েছে ভিন্নতা। একেক জনের হতাশার ধরণ একেক রকমের।

ডিপ্রেশন বা বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হওয়ার কারণসমূহ নিম্নরূপ-

ক) একাকিত্ব-

মানুষ সামাজিক জীব। তারা কখনো একাকী চলতে পারে না। বিভিন্ন কারণে মানুষ অনেক সময় একা হয়ে যায়। কথা বলা, গল্প করা, দুঃখ-কষ্ট শেয়ার করা, হাসি-আনন্দ করা, খেলাধুলা করার মতো মানুষ খুঁজে পায় না। এগুলো তো জীবনেরই অংশ। কাজের পাশাপাশি এগুলো জীবনকে পরিপূর্ণতা দান করে। যখনই এগুলোর ব্যতিক্রম ঘটে, একাকী হয়ে যায় তখনই মানুষের ডিপ্রেশন বা হতাশা বাসা বাঁধতে থাকে। আস্তে আস্তে তা মারাত্মক আকার ধারণ করে।

খ) বেকারত্ব-

বেকারত্ব মানেই অবজ্ঞা, অবহেলা। বেকার মানেই সমাজের বোঝা। বেকার জীবন মানেই অভিশপ্ত জীবন। বেকার মানুষকে সমাজে মূল্যায়ন করা হয় না। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশী তাকে বিভিন্নভাবে অনাদর, অবহেলা, তাচ্ছিল্য, কটুক্তি করে থাকে। এছাড়া একজন বেকার পরিবারের কোন দায়িত্ব নিতে পারে না বা পরিবারের কোন উপকারে আসে না। দীর্ঘদিন সকলের অবহেলা, অনাদর, অবমূল্যায়নের কারণে অথবা নিজেকে পরিবারের বোঝা মনে করে একটা সময় সে ভীষণভাবে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। আর এই হতাশা অনেক সময় আত্মহত্যার রূপ নেয়।

গ) অভাব-অনটন-

সংসারে দীর্ঘদিন অভাব-অনটন থাকার কারণেও বিষন্নতা এসে মনে বাসা বাঁধে। সংসারের প্রয়োজনীয় চাহিদা, স্ত্রী-সন্তানের চাহিদা পূরণে অক্ষমতার কারণে স্ত্রী-সন্তান বিভিন্ন ধরণের কথা শোনাতে থাকে। এছাড়া আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের অবমূল্যায়ন তো রয়েছেই। পারিপার্শ্বিক এ সকল পরিস্থিতি মানুষকে আস্তে আস্তে ডিপ্রেশনের দিকে নিয়ে যায়।

ঘ) ঋণগ্রস্থ-

ঋণগ্রস্থ হলে মানুষ ডিপ্রেশনে ভূগতে থাকে। পাওনাদারের চাপ, কিভাবে ঋণ পরিশোধ করবে, সময়মত ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে কি পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে ইত্যাদি চিন্তা মানুষকে গভীর ডিপ্রেশন বিষন্নতায় আচ্ছন্ন করে ফেলে। সে চাইলেও হাসতে পারে না স্বাভাবিক থাকতে পারে না।

ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে এবং পাওনাদারের বিভিন্ন হুমকির জেরে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।

আমরা যদি একটু পেছনে ফিরে যাই- তাহলে দেখা যায় আমাদের দেশে শেয়ার মার্কেটে ধ্বস নামার পর বহু মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিল। কেননা তারা অনেক টাকা ঋণ নিয়ে শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেছিল।

ঙ) পারিবারিক কলহ-

পারিবারিক কলহের কারণেও অনেক সময় ডিপ্রেশনে ভূগতে পারে। পারিবারিক কলহ এমনই একটি বিষয় যা মানুষের মনের আনন্দ, সুখ-শান্তিকে একেবারে নষ্ট করে ফেলে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ খুবই মারাত্মক আকার ধারণ করে। মনে শান্তি থাকে না, কাজে মন বসে না, সন্তানরা ভালো থাকে না, খাবার খাওয়া ঠিকমত হয় না, সমাজের লোকজন ভালো চোখে দেখে না ইত্যাদি। পারিবারিক কলহের জটিলতায় মানুষ আস্তে আস্তে ডিপ্রেশনের গভীরে চলে যায়। ডিপ্রেশনের তীব্রতা আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেতে থাকে।

ফলে অনেকেই পারিবারিক কলহের জেরে আত্মহত্যা করে থাকে।

চ) লেখাপড়ার চাপ

লেখাপড়ার চাপ সইতে না পেরে অনেকেই ডিপ্রেশনে ভূগে থাকে। মাঝে মাঝে শোনা যায় অমুকে পড়াশোনা করতে করতে পাগল হয়ে গেছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পরীক্ষার রেজাল্ট ভাল না হওয়ায় আত্মহত্যা করেছে। পড়াশোনা করার নিয়ম

লেখাপড়ার চাপ বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। যেমন-

১) বয়সের তুলনায় পাঠ্যপুস্তকের পড়া অনেক বেশি।
২) পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয় শেখার চাপ।
৩) সারা বছর আড্ডাবাজি করে না পড়ার কারণে পরীক্ষার সামনে অল্প সময়ে অধিক পড়ার চাপ।
৪) ভাল রেজাল্টের আশায় অধিক পড়ার চাপ।
৫) গার্ডিয়ান কর্তৃক পড়ার চাপ।
৬) যে বিষয় মাথায় ঢুকে না সে বিষয় জোর করে চাপিয়ে দেওয়া। যেমন- একজন শিক্ষার্থী সাইন্সের বিষয়গুলো ভাল বুঝে না সে বিষয় তার উপর চাপিয়ে দেওয়া।

ছ) অসুস্থতা-

দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার কারণেও মানুষ ডিপ্রেশনে ভূগে। অনেকেই কঠিন এবং যন্ত্রণাদায়ক রোগে আক্রান্ত হয়। অনেক চিকিৎসার পরও রোগ ভালো হয়না। আবার অনেকেই আর্থিক অভাবের কারণে চিকিৎসা করতে পারে না। ফলে যন্ত্রণাদায়ক রোগে প্রতিনিয়ত ভূগতে থাকে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত থাকার কারণে পারিবারিকভাবে সেবাও ঠিকমত পায় না।

একটা সময় যন্ত্রণাদায়ক রোগের সাথে ডিপ্রেশন বা হতাশা রোগও যুক্ত হয়। অনেক সময় তা আত্মহত্যার রূপ নেয়।

জ) বিবাহ-সাদী না হওয়া-

আমাদের সমাজে বিবাহ-সাদী না হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। চেহারা ভালো না, আর্থিক অস্বচ্ছলতা, বয়স বেশী ইত্যাদি কারণে অনেকের বিবাহ-সাদী হয়না। আশেপাশের বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন কথা শুনতে হয়। অবিবাহিত মেয়েরা পরিবারের বোঝা হয়ে যায়। বারবার বিয়ে ভেঙ্গে যাচ্ছে, জৈবিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, আমি পরিবারের বোঝা এসব চিন্তা করে মনটা বিষন্নতায় ছেয়ে যায়। হতাশা কাজ করতে থাকে।

ঝ) বংশগত প্রভাব-

বংশগত প্রভাবেও এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। বংশের কারো যদি পূর্বে এ রোগ হয়ে থাকে অনেক সময় তার প্রভাবটা আপনার উপর এসে পড়তে পারে। এ ধরণের রোগীদের মধ্যে যে কোন কিছুতেই উত্তেজিত হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। সহজ কোন বিষয়ও তারা জটিল করে ফেলে। এর ফলে তাদের নার্ভে প্রতিনিয়ত চাপ সৃষ্টি হয়। এভাবে চলতে চলতে একটা সময় তারা ডিপ্রেশনের শিকার হয়।

ঞ) অপ্রাপ্তি বা অপূর্ণতা-

মানুষের চাওয়া-পাওয়ার পরিধি ব্যাপক। চাইলেই তো সবকিছু পাওয়া সম্ভব নয়। কোনকিছুতে যদি অপ্রাপ্তি বা অপূর্ণতা দেখা দেয় এবং প্রতিনিয়ত যদি এরকম হতে থাকে একটা সময় তা ডিপ্রেশন বা বিষন্নতায় রূপ নেয়।

ট) সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব-

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া তথা ফেসবুক, ইউটিউবের প্রভাবে মানুষ নিজেকে ঘরবন্দী করে রাখে। সুযোগ পেলেই ঘরে বসে ফেসবুক, ইউটিউব নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এর পাশাপাশি পর্নোগ্রাফিতেও আসক্ত হয়ে পড়ে। খেলাধুলা করতে মাঠে যায় না, ঘুরতে বেরোয় না, আড্ডা দেয়না, আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা করে না ইত্যাদি। দীর্ঘদিন এ ধরণের বদাভ্যাসের কারণে অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। মস্তিস্ক, চোখ, শরীর ও মন এগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হতে থাকে।

আস্তে আস্তে তাদের আচরণের মধ্যে ভিন্নতা দেখা যায়। একটা সময় বিষন্নতায় মনটা ছেয়ে যায়।

ঠ) প্রেমরোগ-

বর্তমানে ছেলে-মেয়েদের অবাধে মেলামেশার কারণে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরী হয়। একটা সময় প্রেমকে পবিত্র বলা হতো। কিন্তু এখনকার প্রেমের যে অবস্থা! প্রেম মানেই যেন দৈহিক মিলন। বিয়ের আগেই দৈহিক মিলনের স্বাদ ভোগ করার ফলে নতুন করে অন্যর সাথে মিলনের ইচ্ছা জাগে।

আর এই বিষয়টি এখন এতো সহজ হয়ে গেছে যেন চাইলেই পাওয়া যায়। এ কারণে পুরাতন প্রেমিক অথবা প্রেমিকাকে আর ভালো লাগে না।

তাদের মধ্যে ব্রেক-আপ হয়ে যায়। প্রেমে ছ্যাঁকা খাওয়ার কারণে দেবদাস হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। ডিপ্রেশনে ভূগতে থাকে।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়

ডিপ্রেশনের চূড়ান্ত পর্যায় হলো নিজেকে শেষ করে দেয়া বা আত্মহত্যা করা। এটি এমনই একটি কঠিন রোগ যা নিজের জীবনকেও বলিদান দিতে পিছপা হয়না। এজন্য এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ সঠিকভাবে জেনে সে অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করা একান্ত জরুরী।

ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

১) চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করা | ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-

ডিপ্রেশনের যে লক্ষণগুলো উল্লেখ করা হয়েছে, এগুলোর বেশিরভাগই যদি কারো মধ্যে লক্ষ্য করা যায়, তবে দেরী না করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোন চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের নিকট নিয়ে যাওয়া উচিত। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে হবে যে, সে আসলেই ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কিনা।

যদি সে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়ে থাকে তবে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী সু-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে।

২) থেরাপি গ্রহণ করা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

সাইকো থেরাপি, ইলেক্ট্রো কনভালসিভ থেরাপি, লাইট থেরাপি ইত্যাদির মাধ্যমে খুব সহজে অল্প সময়ে ডিপ্রেশন বা হতাশা দূর হয়ে যায়। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে থেরাপিগুলো গ্রহণ করতে পারেন।

৩) প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মহান সৃষ্টিকর্তার এক অফুরন্ত নিআ’মাত। প্রকৃতির প্রতি বস্তুকে মহান আল্লহ্ তা’আলা মানুষের কল্যাণের জন্য সৃষ্টি করেছেন। কারো মন খারাপ হলে প্রকৃতির সংস্পর্শে আসলে মন ভালো হয়ে যায়। প্রাকৃতিক আলো, বাতাস ইত্যাদি মানুষের শরীর ও মন উভয়ের জন্য খুবই ভালো। পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, খাল-বিল, বৃক্ষরাজি ইত্যাদির সৌন্দর্য্য মানুষের মনে প্রচন্ডভাবে নাড়া দিয়ে যায়। প্রকৃতির সৌন্দর্য্যের প্রভাবে অনেক সময় ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।

এজন্য মন খারাপ হলে প্রকৃতির সংস্পর্শে আসা উচিত। দেখবেন মন ভালো হয়ে গেছে।

৪) মেডিটেশন ও ইয়োগা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

শারিরীক এবং মানসিক সমস্যা সমাধানে মেডিটেশন ও ইয়োগা অনেক পুরোনো এবং কার্যকরী উপায়। মেডিটেশনের মাধ্যমে মনের ভেতরের প্রশান্তি খোঁজার চেষ্টা করা। আর ইয়োগা হলোএকইসাথে আধ্যাত্মিক এবং দৃশ্যমান উন্নতির প্রক্রিয়া। ইয়োগা হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আবার নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করতে সাহায্য করবে।

৫) ব্যায়াম করা | চিন্তা দূর করার উপায়-

ব্যায়াম শরীর ও মন উভয়কেই সতেজ রাখে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শারিরীক সুস্থ্যতা এবং মানসিক প্রশান্তি লাভ হয়।

এটিও ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় হতে পারে। এজন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।

৬) ধুমপান বা মাদকদ্রব্য বর্জন করা | ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-

ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সতর্কীকরণ এ বিজ্ঞপ্তি দেখেও মানুষ অহরোহ ধুমপান করছে। জরিপ করলে দেখা যায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীদের বেশিরভাগই ধুমপান বা মাদকদ্রব্য আসক্ত। তারা মনে করে ধুমপান বা মাদক সেবন করলে মনের কষ্ট ভুলে থাকা যায়। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকা যায়। এটা যে তাদেরকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে সেটা তারা ভুলে যায়। ক্ষতি থেকে কখনো ভালো কিছু আসা করা যায় না।

মনের কষ্ট দূর করার জন্য তারা মাদক সেবনকে বেছে নেয় যা তাকে মৃত্যুপুরীতে পাঠিয়ে দেয়।

অথচ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আরও ভালো ভালো কত উপায় রয়েছে সেগুলো তারা গ্রহণ করে না।

৭) পছন্দের কাজ বেশী বেশী করা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

যখনই আপনার মন খারাপ থাকবে তখনই পছন্দের কাজগুলো বেশী বেশী করার চেষ্টা করুন। তবে পছন্দ বলতে অনৈতিক বা অপরাধমূলক কোন কাজ নয়। পছন্দের যে কাজগুলো আপনি করতে পারেন-

ক) খেলাধুলা করা
খ) গল্প করা।
গ) ভালো আড্ডা দেওয়া।
ঘ) ঘুরতে যাওয়া
ঙ) প্রার্থনা করা।

পছন্দের ভালো কাজের সাথে জড়িত থাকলে আস্তে আস্তে দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যাবে।

৮) বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজনের সাথে সময় কাটানো | ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-

বিষন্নতায় আক্রান্ত রোগীরা নিজেকে গুটিয়ে রাখতে পছন্দ করে। অন্যদের থেকে নিজেকে আড়াল করতে চায়। এটা আসলে বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনকে আরো বৃদ্ধি করে। এজন্য বন্ধু-বান্ধব বা নিকট আত্মীয়-স্বজনদের সাথে বেশী বেশী সময় কাটানোর চেষ্টা করতে হবে।

তাদের সাথে গল্প করতে হবে, ঘুরতে যেতে হবে, মাঝে মাঝে ভালো আড্ডা দিতে হবে।

এভাবে করলে মনের যে কষ্টগুলো তা আস্তে আস্তে ভুলে যাবে এবং বিষন্নতা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব হবে।

৯) ন্যাগেটিভ বা নেতিবাচক চিন্তা বর্জন করা | চিন্তা দূর করার উপায়-

মানুষ যখন ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয় তখন সে কোনকিছুকে স্বাভাবিকভাবে ভাবতে পারে না। সবকিছুর মধ্যে সে ন্যাগেটিভ বা নেতিবাচক বিষয় খুঁজে পায়। পজিটিভ বা ইতিবাচক কোন কিছু চিন্তা করতে পারে না।

পজিটিভ বিষয়গুলোকেও সে ন্যাগেটিভ ভাবতে থাকে।

এজন্য এ ধরণের রোগীকে ন্যাগেটিভ চিন্তা-ভাবনা থেকে বের করে নিয়ে আসার চেষ্টা করা।

১০) ইতিবাচক চিন্তা করা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হলে পজিটিভ বা ইতিবাচক বিষয় মন থেকে হারিয়ে যায়। সবকিছুকেই ন্যাগেটিভ মনে হয়। যতো বেশী ন্যাগেটিভ চিন্তার করবেন ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা ততোই ঘিরে ধরবে। এজন্য ইতিবাচক চিন্তা বেশী বেশী করা উচিত।

এমনকি যে বিষয়টি আমরা ন্যাগেটিভ হিসেবে জানি সেখান থেকেও পজিটিভ বা ইতিবাচক কিছু বের করার চেষ্টা করতে হবে।

এ প্রক্রিয়ায় আস্তে আস্তে বিষন্নতা দূর হয়ে যাবে।

১১) নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসী হওয়া | ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-

বিষন্নতায় আক্রান্ত রোগীরা নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে। প্রতিটি ক্ষেত্রে সে নিজেকে ছোট, অযোগ্য, অবহেলিত, অপারগ ইত্যাদি মনে করতে থাকে। সে নিজেকে এভাবে মনে করে- আমার দ্বারা এ কাজটি করা সম্ভব নয়, আমি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবো না, আমি নিঃশ্বেস হয়ে গেছি, আমাকে কেউ মূল্যায়ন করবে না ইত্যাদি। এক্ষেত্রে তার সাথে তার নিকট আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধবদের এমন আচরণ করতে হবে বা তাকে এমনভাবে বুঝাতে হবে যেন সে আবার নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারে।

সে যেন আবার নতুন করে জীবন শুরু করতে পারে বা নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে সক্ষম হয়।

নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস ফিরে আসা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম।

১২) সুষম বা পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা | মানসিক চিন্তা দূর করার উপায়-

শারিরীকভাবে দূর্বল বা অসুস্থ্যতার কারণেও অনেক সময় ডিপ্রেশনে ভুগে থাকে। এজন্য শারিরীক দূর্বলতা কাটানোর জন্য সুষম বা পুষ্টিকর খাবার বেশী বেশী গ্রহণ করা উচিত।

শারিরীক দূর্বলতার জন্য যে ডিপ্রেশন সৃষ্টি হয় তা আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে।

শুধুমাত্র ডিপ্রেশনই নয় শারিরীক বিভিন্ন প্রকার অসুস্থ্যতা দূরীকরণে সুষম বা পুষ্টিকর খাবার বেশী বেশী গ্রহণ করা উচিত।

১৩) পারিবারিক সাপোর্ট | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

হতাশা বা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো পারিবারিক সাপোর্ট। পারিবারিক সাপোর্টের কারণে একজন ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগী নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে, ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখে।

একজন হতাশাগ্রস্থ রোগীকে সুস্থ্য করে তুলতে পারিবারিক সাপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ বহুবিধ হওয়ায় পারিবারিক সাপোর্টের ক্ষেত্রেও ভিন্নতা রয়েছে।

স্বাভাবিকভাবে পারিবারিক কি কি সাপোর্ট এর প্রয়োজন হতে পারে তা নিম্নরূপ-

ক) প্রথমে একজন চিকিৎসকের নিকট নিয়ে যাওয়া। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা।
খ) তাকে বেশী বেশী সময় দেয়া।
গ) তার একাকীত্ব দূর করার চেষ্টা করা।
ঘ) তাকে সর্বদা হাসি-খুশী রাখার চেষ্টা করা।
ঙ) তাকে প্রকৃতির সংস্পর্শে নিয়ে যাওয়া।
চ) তাকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া।
ছ) তার সাথে গল্প করা।
জ) তাকে যথাযথ মূল্যায়ন করা।
ঝ) তাকে আদর, স্নেহ, ভালবাসা দেওয়া।
ঞ) নেতিবাচক চিন্তা-ভাবনা থেকে বের করে পজিটিভ চিন্তা-ভাবনায় নিয়ে আসার চেষ্টা করা।
ট) ধুমপান বা মাদকদ্রব্য সেবন থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা।
ঠ) তাকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলার চেষ্টা করা।
ড) তার সাথে খারাপ আচরণ, ঝগড়া-বিবাদ ইত্যাদি না করা।
ঢ) কোন বিষয়ে তাকে চাপ সৃষ্টি না করা।
ণ) তাকে ধর্মীয় অনুশাসনে নিয়ে আসার চেষ্টা করা।
ত) পারিবারিক কলহ বন্ধ করা।
থ) বেকারত্ব নিয়ে তাচ্ছিল্য না করা।
দ) তার ঋণ পরিশোধের চেষ্টা করা।
ধ) অভাব-অনটনের কারণে তাকে কষ্ট দিয়ে কথা না বলা।
ন) শিক্ষার্থীদেরকে তাদের ধারণ ক্ষমতার বাইরে পড়াশুনার চাপ না দেওয়া।
প) অবজ্ঞা, অবহেলা না করা।
ফ) অবিবাহিত মেয়েদেরকে পরিবারের বোঝা মনে না করে তাদের পাশে থাকা।

১৪) হাসি-খুশি থাকার চেষ্টা করা | ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়

ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা মানেই হাসি-খুশী পালিয়ে যাওয়া। সারাক্ষণ মন মড়া হয়ে থাকা। এখানে একটু জোকস্ করে বলতে চাই- মন খারাপ বিষয়টি অনেকটা বানরের মতো। যেমন- আপনি যদি বানরকে প্রশ্রয় দেন তাহলে সে প্রথমে আপনার শরীরে উঠবে, তারপর ঘাড়ে, এরপর ঘাড় থেকে এক লাফে মাথায় উঠে নাচানাচি করবে। এজন্য বানরকে কখনোই প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়।
ঠিক মন খারাপ বিষয়টিও তেমনই। আপনি মন খারাপকে যতো বেশী প্রশ্রয় দিবেন ততোই আপনাকে পেয়ে বসবে।

এজন্য তাকে প্রশ্রয় না দিয়ে জোর করে হলেও সারাক্ষণ হাসি-খুশী থাকার চেষ্টা করুন।

তাহলে দেখবেন ডিপ্রেশন আস্তে আস্তে আপনার থেকে পালিয়ে যাবে।

১৫) ধর্মীয় বা সামাজিক গঠনমূলক কাজে অংশগ্রহণ করা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

মন খারাপ হলে ধর্মীয় বা সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করুন। আপনি যদি মন থেকে কারো উপকার করে থাকেন, দেখবেন মনের মধ্যে খুবই প্রশান্তি অনুভব হয়। মনের মধ্যে অনেক আনন্দ লাগে। আর মনে যখন আনন্দ থাকে তখন বিষন্নতা জায়গা পায় না। কেননা দুটি জিনিষ কখনো একসাথে থাকতে পারে না।

এজন্য মন খারাপ হলেই সমাজের উন্নয়নমূলক কিছু করার চেষ্টা করুন। দেখবেন বিষন্নতা দূর হয়ে গেছে।

১৬) ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করা | ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়-

ধর্মীয় জ্ঞান সৃষ্টিকর্তা থেকে পাওয়া। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক প্রাপ্ত প্রতিটি বিষয়ই মানবের জন্য কল্যাণকর। ধর্মীয় বিভিন্ন বিষয়ে যখন আপনি জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করবেন তখন দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন, বিষন্নতা আস্তে আস্তে আপনার থেকে দূরে সরে যাবে। কারণ ধর্মীয় জ্ঞান আপনাকে ধীরে ধীরে সৃষ্টিকর্তার কাছাকাছি নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আর সৃষ্টিকর্তার কাছাকাছি অর্থাৎ আপনি যদি একবার সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি লাভের জ্ঞান অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনার মধ্যে ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা বলতে কিছু থাকবে না।

এছাড়া ধর্মীয় জ্ঞান অন্বেষন করতে গিয়ে আপনি অনেক মনীষীর জীবনী থেকে জানতে পারবেন, তারা জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন, বিষন্নতায় ধৈর্য্য ধারণের মাধ্যমে কিভাবে নিজেকে কন্ট্রোল করেছেন।

১৭) প্রার্থনা করা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

পৃথিবীর সর্বোত্তম কাজ হলো প্রার্থনা করা। মহান আল্লহ্ তা’আলা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন শুধুমাত্র তাঁর ইবাদাত করার জন্য। এ বিষয়ে মহান আল্লহ্ পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন-

”আমি মানুষ এবং জ্বীন জাতিকে সৃষ্টি করেছি শুধুমাত্র আমার ইবাদাতের জন্য”। এজন্য পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ হলো ইবাদাত বা প্রার্থনা করা।

প্রার্থনা মানব জাতির জন্য কল্যাণকর এমনই একটি বিষয়, যার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করা যায়। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হলে বেশী বেশী ইবাদাত করুন এবং সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা করুন।

ইবাদাতের মাধ্যমে তাঁর নিকটবর্তী হওয়ার চেষ্টা করুন, তাঁর নিকট সাহায্য চান। দেখবেন মানসিক অবসাদ বা বিষন্নতা চলে গেছে।

১৮) ধৈর্য্য ধারণ করা | চিন্তা দূর করার উপায়-

মানুষের ডিপ্রেশনে আচ্ছন্ন হওয়ার বেশিরভাগ কারণই হলো বিপদ-আপদ, দুঃখ কষ্টে নিপতিত হওয়া। বিপদ-আপদ, দুঃখ কষ্ট মানুষের নিত্য সঙ্গী। তাই বিপদে আপদে, বালা-মসিবতে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিত। বিপদ যতো বড়ই হোক না কেন ধৈর্য্য ধারণের মাধ্যমে আস্তে আস্তে তা দূর হয়ে যায়। বিপদ কখনো চিরস্থায়ী হয়না।

মহান আল্লহ্ তা’আলা ধৈর্য্যশীলদের সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন-

নিশ্চয়ই আল্লহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে রয়েছেন। (সুরা-বাকারা, আয়াত-১৫৩)

১৯) তাক্বদীরের উপর বিশ্বাস রাখা | দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়-

ভাল-মন্দ যা কিছু হয় সবই আল্লহর পক্ষ থেকে। তাক্বদীরের উপর বিশ্বাস রাখা একজন মু’মিনের ঈমানী দায়িত্ব। তাক্বদীরে বিশ্বাস স্থাপন করলে কখনো হতাশা বা দুশ্চিন্তা আসবে না। হতাশাগ্রস্থ হলেও তাক্বদীরের কথা স্মরণ করলে হতাশা দূর হয়ে যায়।

এজন্য তাক্বদীরের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং ধৈর্য্য ধারণ করুন।

২০) মৃত্যু বা পরকালের কথা স্মরণ করুন | চিন্তা দূর করার উপায়-

বিষন্নতা বা হতাশাগ্রস্থ হলে মৃত্যু বা পরকালের কথা বেশী বেশী স্মরণ করুন। কেননা দুনিয়ার পেরেশানীর তুলনায় পরকালের পেরেশানীর তীব্রতা অনেক বেশী। সুতরাং পরকালের কথা এভাবে স্মরণ করতে পারেন-

ক) পরকালীন জীবনের জন্য আমি কি সঞ্চয় করেছি?
খ) মৃত্যুর পর আমার কি অবস্থা হবে?
গ) আমি আল্লহর সামনে দাঁড়িয়ে কি জবাব দিব?
ঘ) আমি আল্লহর সন্তুষ্টি কতটুকু অর্জন করেছি?
ঙ) জাহান্নাম থেকে মুক্তি এবং জান্নাত লাভের জন্য আমি কি করতে পেরেছি?

এছাড়া ডিপ্রেশন বা হতাশার কারণে আত্মতহ্যা করার পূর্বে একবার স্মরণ করুন আত্মহত্যা করা মহাপাপ। আত্মহত্যা করলে হয়তো দুনিয়ার কষ্ট থেকে মুক্তি পাবো। কিন্তু আত্মহত্যা করার সাথে সাথেই তো শুরু হয়ে যাবে পরকালীন আযাব। দুনিয়ার দুঃখ কষ্ট তো সহ্য করার মতো কিন্তু পরকালীন যন্ত্রণা তো সীমাহীন যন্ত্রণা।

মৃত্যু এবং পরকালীন জবাবদিহিতার চিন্তার মাধ্যমে দুনিয়ার সকল দুশ্চিন্তা, হতাশা, বিষন্নতা, ডিপ্রেশন ইত্যাদি সহজেই দূর হয়ে যায়।

দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির দোয়া | চিন্তা দূর করার দোয়া-

অনেকেই দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির দোয়া ইন্টারনেটে খুঁজে থাকেন অথবা বিভিন্ন আলেমের নিকট জিজ্ঞাসা করেন। বিভিন্ন সূত্রে বিভিন্নভাবে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির দোয়া উল্লেখিত আছে।

তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি দু’আ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হলো-

একদিন হযরত আবু উমামাহ (রাঃ), রাসুল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন- হে আল্লহর রাসুল (সঃ) আমি সীমাহীন দুশ্চিন্তা এবং ঋণের বোঝায় জর্জরিত। রাসুল (সঃ) বলেন, আমি কি তোমাকে এমন কিছু শিক্ষা দিব, যা বললে মহান আল্লাহ তোমার দুশ্চিন্তা দূর করবেন এবং তোমার ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থাও করে দেবেন?

আমি উত্তরে বললাম, হে আল্লাহর রাসুল। রাসুল (সঃ) বলেন, তুমি সকাল-সন্ধ্যায় উক্ত দু’আটি পড়বে।

দু’আটির আরবী উচ্চারণ- اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الهَمِّ وَالحَزَنِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ العَجزِ وَالكَسَلِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الجُبنِ وَالبُخلِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ غَلَبَةِ الدَّينِ وَقَهْرِ الرِّجَالِ

বাংলা উচ্চারণ- আল্লহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজানি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল আঝঝি ওয়াল কাসালি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল জুবনি ওয়াল বুখলি, ওয়া আউজুবিকা মিন গলাবাতিদ দাইনি ওয়া ক্বহরির রিজাল।

অর্থ- হে আল্লহ্! আমি আপনার নিকট দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি ভীরুতা ও কৃপণতা থেকে, আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঋণের বোঝা ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে।

আবু উমামাহ (রাঃ) বলেন, আমি দু’আটি সকাল-সন্ধ্যা পড়তে থাকলাম। মহান আল্লহ্ তা’আলা আমার সকল চিন্তা দূর করে দিলেন এবং আমার সমস্ত ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থাও করে দিলেন। (আবু দাউদ, হাদিস- ১৫৫৫)

বিঃদঃ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির দোয়া টি কয়েকটি সূত্র থেকে সংগ্রহ করা। এর গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে আমি কোন নিশ্চিয়তা দিতে পারবো না। কেননা আমি হাদিস যাচাই-বাছাই করার ক্ষমতা রাখি না। এজন্য আমি আপনাদেরকে অনুরোধ করবো হাদিসটি যথাযথভাবে যাচাই করে তারপর আমল করবেন।

হাদিসটি ভুল না সঠিক তা আমার জানা নেই। তাই এর কোন দায়-দায়িত্ব আমি নিতে পারব না।

শেষকথা-

বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

আশা করছি আপনারা ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

225 thoughts on “ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি?”

  1. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট। উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে ডিপ্রেশন ভোগী মানুষেরা একটি শান্তিপূর্ণ জীবন শুরু করার জন্য উদ্বুদ্ধ হবে এবং ডিপ্রেশন মুক্ত হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  2. ডিপ্রেশন কম বেশি সবারই হয়।কিন্তু এটি খুবই মারাত্মক। এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুবই ভালোভাবে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
  3. ডিপ্রেশন এখন একটা রোগে পরিণত হয়েছে!!!!!!!
    আত্ম সন্তুষ্টির অভাব এই রোগের প্রথম লক্ষণ। জীবনের অনেক পাওয়া না পাওয়া থেকে এই সমস্যার সৃষ্টি। ধৈর্যের অভাব ও এর জন্য দায়ী। নিজের অপূর্ণতাও কম নয়।
    সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি তো রয়েছে। প্রতেক সমস্যার তো সমাধান হয়,তাই এর ও সমাধান রয়েছে। ডিপ্রেশন কি,এর ক্ষতি কি,প্রতিকারের উপায় জানতে ” ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ” এই আর্টিক্যালটি অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

    Reply
  4. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুবই ভালোভাবে বর্ননা করা হয়েছে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  5. আমি ব্যক্তিগতভাবে ভিশন ডিপ্রেশন এ ছিলাম,এই কনটেন্টটি পড়ে অনেক টা উপকৃত হলাম।একটু সময় ব্যয় করে এই কনটেন্টটি পড়লে যে কেউ উপকৃত হবে আশা রাখি।

    Reply
  6. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুবই ভালোভাবে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
    • “ডিপ্রেশন”এই শব্দটির সাথে আমারা সবাই কম বেশি জড়িত।তবে কারো ডিপ্রেশনের মাত্রা কম,কারো বেশি। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় রয়েছে আজকের কন্টেন্ট টি তে সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।যা আমাদের সবার জানা জরুরী।

      Reply
      • ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য দায়ী।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

        Reply
  7. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। এই কন্টেন্টটি পড়লে এ থেকে মুক্তির ভালো উপায় সম্পর্কে জানা যাবে।

    Reply
  8. ডিপ্রেশন এমন একটা ব্যাধি যার কোন চিকিৎসা নেই ।বর্তমানে এখন প্রায় ৯৯ভাগ লোক এই রোগে আক্রান্ত , আশা করি এই কন্টেন্ট টি পড়লে আমরা উপকৃত হব ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  9. ডিপ্রেশন বা পেরেশানী, দুশ্চিন্তা, মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা ও উদ্বেগ ইত্যাদি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খুব সুন্দর একটি দু’আ শিখিয়েছেন যার অর্থ হচ্ছে, হে আল্লহ্! আমি আপনার নিকট দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি ভীরুতা ও কৃপণতা থেকে, আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঋণের বোঝা ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই সুন্নাহর উপর আমল করা ।আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের উপর অটল অবিচল থাকার তাওফিক দান করুন । আমিন।

    Reply
  10. কেবল দুঃখবোধ বা হতাশার নামই ডিপ্রেশন নয়, বরং বিনা চিকিৎসায় ডিপ্রেশন ভয়াবহ মানসিক রোগে পরিণত হতে পারে।ডিপ্রেসিভ ডিসওর্ডারস মানুষের জীবনযাত্রার মানে ব্যাঘাত ঘটানোর পাশাপাশি আত্মহত্যার মতো ভয়াবহ ব্যাপারের দিকে ঠেলে দিতে পারে।বর্তমান প্রতিযোগিতা ও শো অফের যুগে মানুষের মধ্যে ডিপ্রেশনের হার মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।তাই এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার জন্য এর কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখা জরুরি। আলোচ্য আর্টিকেলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির নানা উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  11. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর সমস্যা, যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। আর্টিকেলটি ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। ডিপ্রেশন আক্রান্তদের সাহায্যে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সময়মতো সহায়তা না পেলে তা মারাত্মক হতে পারে।

    Reply
  12. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের জন্য একটি ভয়াবহ ব্যাধি। যুবজ, বৃদ্ধ এবং অনেক শিশুদের মধ্যেও এটি দেখা যাচ্ছে।
    আমাদের সবার উচিত এ ব্যাধি কমিয়ে এনে আমাদের প্রজন্মকে সুগঠিত করা।
    লেখকের দেওয়া নির্দেশনা গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যা আমাদেরকে এ ব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে সাহায়ক হবে।
    ধন্যবাদ লেখককে

    Reply
  13. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে লেখক। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  14. ডিপ্রেশন, বা বিষণ্নতা, একটি গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যা ব্যক্তির অনুভূতি, চিন্তা, আচরণ এবং দৈনন্দিন জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। এটি শুধুমাত্র একটি সাময়িক দুঃখ বা অবসাদের বিষয় নয়; বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী অবস্থার সূচনা হতে পারে যা জীবনযাত্রার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে। ডিপ্রেশন বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে জেনেটিক, জীবনীগত, এবং পরিবেশগত কারণগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর লক্ষণগুলির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী দুঃখ, আগ্রহের অভাব, ক্লান্তি, এবং আত্মমর্যাদা হ্রাস অন্তর্ভুক্ত।

    এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি এবং সহায়কের উপায় রয়েছে, যেমন মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারদের পরামর্শ, থেরাপি, ওষুধ, এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন। প্রতিটি ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ভিন্নভাবে কাজ করতে পারে, তাই একটি ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ।

    1. মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারদের সাহায্য: মনোবিজ্ঞানী বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা খুবই কার্যকরী হতে পারে। তারা চিকিৎসা, থেরাপি বা কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সাহায্য করতে পারেন।

    2. মেডিটেশন ও যোগ: মানসিক শান্তি ও স্ট্রেস কমাতে মেডিটেশন ও যোগব্যায়াম করা।
    এছাড়া, নিজের অনুভূতির প্রতি সতমন র্থাকুন এবং প্রয়োজন হলে সাহায্য নিতে দ্বিধা করবেন না।

    Reply
  15. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর সমস্যা, যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। আর্টিকেলটি ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তি সময়মতো সহায়তা না পেলে আত্মহত্যা করতে পারে এবং নানান কর্মকান্ড করতে পারে।

    Reply
  16. একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য ডিপ্রেশন ই যথেষ্ট। ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে ডিপ্রেশন ভোগী মানুষেরা একটি শান্তিপূর্ণ জীবন শুরু করার চেষ্টা করে ধিরে ধিরে ডিপ্রেশন মুক্ত হতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর কন্টেন্টটের জন্য।

    Reply
  17. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার মত ভুল পথ ও বেছে নিতে পারে। উক্ত কন্টেন্টটি তে ডিপ্রেশন হওয়ার কারণ এবং এটি থেকে মুক্তির উপায় বর্ণনা করা হয়েছে।

    Reply
  18. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি। একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য ডিপ্রেশনই যথেষ্ট। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে যেকোনো ভুল পথ বেছে নিতে পারে। এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন হওয়ার কারণ এবং এটি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বলা হয়েছে।

    Reply
  19. ডিপ্রেশন আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।
    ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে যেকোনো ভুল পথ বেছে নিতে পারে। এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন হওয়ার কারণ এবং
    মুক্তির উপায় খুবই ভালোভাবে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
  20. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর সমস্যা, যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। আর্টিকেলটি ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তি সময়মতো সহায়তা না পেলে আত্মহত্যা করতে পারে এবং নানান কর্মকান্ড করতে পারে।

    Reply
  21. জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। যে কেউ যেকোনো সময় যেকোনো বিষয়ে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের জীবনে কখনো কখনো এমন কিছু সময় আসে যখন মনে হয় সব দুয়ার বন্ধ হয়ে আমরা কোণঠাসা হয়ে গিয়েছি। এমতাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের হতাশা এবং ডিপ্রেশন চলে আসা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। আমি নিজেও জীবনে অনেক সময় ডিপ্রেশনে ভুগেছি,এর কি পরিমাণ যন্ত্রণা তা কাউকে বলে বোঝানো যাবে না। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক মানসিক শক্তি পেয়েছি। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলটি পড়লে যে কোন মানুষ যেকোনো ধরনের ডিপ্রেশন থেকে উঠে আসার বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জানতে পারবে। ধন্যবাদ লেখক’কে খুবই উপকারী এই বিষয়টি নিয়ে চমৎকার আলোচনাটি সবার সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  22. বর্তমানে সময়ে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা মারাত্বক আকার ধারন করছে। জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। যে কেউ যেকোনো সময় যেকোনো বিষয়ে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের জীবনে কখনো কখনো এমন কিছু সময় আসে যখন মনে হয় সব দুয়ার বন্ধ হয়ে আমরা কোণঠাসা হয়ে গিয়েছি। এমতাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের হতাশা এবং ডিপ্রেশন চলে। এই কন্টেন্ট এ লেখক ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। লেখককে ধন্যবান এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।

    Reply
  23. সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে।অত্যন্ত চমৎকারভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলো তুলে ধরা হয়েছে এই কনটেন্টে।

    Reply
  24. বর্তমান সময় একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। আধুনিক বিশ্বের দ্রুত বেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থা সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না প্রতিযোগিতার এই সমাজে নিজেকে অনেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারছে না প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে পড়ছে জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যত চাওয়া পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশন রতন গভীরে হারিয়ে যাচ্ছে তারা পৃথিবীতে বেঁচে থাকার ক্ষমতা বা আগ্রহ একেবারে হারিয়ে ফেলছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করে একসময় আত্মহত্যা পথ বেছে নেয় ডিপ্রেশন। উত্তেজনা অর্থ হলো মানসিক অবসাদ হতাশা উদ্বেগ ইত্যাদি। এই রোগে আক্রান্ত রোগীরা অস্বাভাবিক অনেক ধরনের আচরণ করে থাকে তারা কোন কিছুকে স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা করতে পারে না। একজন ডিপ্রেশন আক্রান্ত মানুষ সারাক্ষণ মন মরা হয়ে থাকে তার কাজের প্রতি অনীহা প্রকাশ পায়। ঘুম ঠিক মতো হয় না সারাক্ষণ মন মরা হয়ে থাকে কাজের প্রতি অনিহা থাকে না খাওয়া-দাওয়ার প্রতি অনীহা থাকে কোন কথা বলতে ইচ্ছা করে না তার। এই কনটেন্টটিতে দেখো খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় আলোচনা করেছেন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা,মেডিটেশন বাই ইয়োগা হচ্ছে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায় ব্যায়াম করা ধূমপান বর্জন করা পছন্দের কাজ বেশি বেশি করা বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় স্বজনের সাথে সময় কাটানো এছাড়া নেগেটিভ চিন্তা দূর করা ইতিবাচক চিন্তা বেশি বেশি করা নিজের প্রায় আত্মবিশ্বাসী হওয়া এবং খাদ্য গ্রহণ করা সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে সবর করবে এবং ধৈর্য ধরবে আমি থেকে উত্তম পুরস্কার দিব। উপরে তো কন্টেনটিতে লেখা খুব সুন্দরভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির কতগুলো উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন। যারা ডিপ্রেশনে আছেন তারা যদি এই কন্টেনট্রি বলে যে সহকারে পড়েন এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে আমি মনে করি তারা কিছুটা হলেও মানসিক স্বস্তি পাবে। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি বিষয় এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য

    Reply
  25. ডিপ্রেশন বাংলাতে অবসাদ হিসাবে পরিচিত। এই শব্দটি মনোরোগ বিজ্ঞানের একটি বিশেষ অবস্থাকে বোঝায়, যেখানে একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে দুঃখ, হতাশা, এবং আগ্রহের ক্ষয় অনুভব করে।ডিপ্রেশন একটি জটিল মানসিক অসুখ, যার জন্য একক কোনো সমাধান নেই। তবে, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় আলোচনা করেছেন |

    Reply
  26. Depression is a dreaded disease of modern times. It is seen in the youth, old people and many children too. We all should improve our generation by reducing this disease. The instructions given by the author are very helpful.

    Reply
  27. ডিপ্রেশন এখন একটা রোগে পরিণত হয়েছে!!!!!!!
    আত্ম সন্তুষ্টির অভাব এই রোগের প্রথম লক্ষণ। জীবনের অনেক পাওয়া না পাওয়া থেকে এই সমস্যার সৃষ্টি। ধৈর্যের অভাব ও এর জন্য দায়ী। নিজের অপূর্ণতাও কম নয়।
    সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি তো রয়েছে। প্রতেক সমস্যার তো সমাধান হয়,তাই এর ও সমাধান রয়েছে। ডিপ্রেশন কি,এর ক্ষতি কি,প্রতিকারের উপায় জানতে ” ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ” এই আর্টিক্যালটি অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

    Reply
  28. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।কন্টেনটিতে লেখা খুব সুন্দরভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির কতগুলো উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন। যারা ডিপ্রেশনে আছেন তারা যদি এই কন্টেনট্রি বলে যে সহকারে পড়েন এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করে তাহলে আমি মনে করি তারা কিছুটা হলেও মানসিক স্বস্তি পাবে। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি বিষয় এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য

    Reply
  29. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের মারাত্মক ব্যাধি যা মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রস্ত করে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার মূল কারণ হলো এই ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এই আর্টিকেলটিতে লেখক ডিপ্রেশনের লক্ষনসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
    • ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের জন্য একটি ভয়াবহ ব্যাধি।জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়।ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার মত ভুল পথ ও বেছে নিতে পারে।এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় আলোচনা করেছেন |

      Reply
  30. বর্তমান সময়ের জন্য ডিপ্রেশন একটি মরণব্যাধি। যার শেষ পরিণতি মৃত্যু। তাই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো জানতে কনটেন্টি বহুগুণে উপকার করবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  31. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার রোগটি ওদিক আকারে ধারণ করছি। ডিপ্রেশন মানুষকে আক্রমণয়ের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। উপরের কনটেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।

    Reply
  32. বর্তমানে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? কি কি কাজ করলে ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে এই ডিপ্রেশন বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। আমি ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পেরেছি এবং উপকৃত হয়েছি।ধন্যবাদ লেখকে এতো সুন্দর করে ডিপ্রেশনের সকল বিষয় উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  33. বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় মানসিক সমস্যা হল দুসচিন্তা।যেটা মানুষকে শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল করে তুলে।এই দুসচিন্তা থেকে কিভাবে মুক্ত থাকা যায় তার উপায়গুলো এই কন্টেন্ট এ অনেক সুন্দরভাবে বলা হয়েছে যেটা স্বাস্থ্য টিপস হিসেবে অনেক কার্যকরি।

    Reply
  34. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা রোগটি অধিক আকারে ধারণ করছে। নানান সমস্যার কারনে এই ডিপ্রেশন রোগের শুরু।আর ডিপ্রেশন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। উপরের কনটেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।

    Reply
  35. বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় মানসিক সমস্যা হল দুসচিন্তা/ডিপ্রেশন ।যেটা মানুষকে শারীরিক ও মানসিকভাবে দুর্বল করে তুলে।এই দুসচিন্তা/ডিপ্রেশন এর কারন,লক্ষন এবং এর থেকে কিভাবে মুক্ত থাকা যায় তার উপায়গুলো এই কন্টেন্ট এ অনেক সুন্দরভাবে বলা হয়েছে যেটা স্বাস্থ্য টিপস হিসেবে অনেক কার্যকরি।

    Reply
  36. ডিপ্রেশন হলো বর্তমান আধুনিক যুগের একটি মারাত্মক সমস্যা ।যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। এমনকি শিশুদের মধ্যেও এটি দেখা যাচ্ছে ।তবে মানুষের ডিপ্রেশনের অন্যতম কারণ হলো বিপদ-আপদ, দুঃখ কষ্টে নিপতিত হওয়া। তাই আমাদের বিপদ-আপদে, দুঃখ কষ্টে ধৈর্য ধারণ করা উচিত এবং এ থেকে মুক্তি পেতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লার কাছে বেশি বেশি দোয়া করা উচিত।ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ এবং এ-থেকে মুক্তির কিছু উপায় এ আর্টিকেল এ লেখক বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন । তাই আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে সময় নিয়ে পড়া উচিত।আশা করি আপনাদের উপকার হবে ইং শা আল্লাহ ।

    Reply
  37. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন হলো একটি মারাত্মক ব্যাধি।একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য ডিপ্রেশন একাই যথেষ্ট। ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। ডিপ্রেশন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। উপরের আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে, যা আমাদের সকলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।

    Reply
  38. আমরা জীবনের ঘটনাপ্রবাহে অনেক সময়ই ডিপ্রেশন বা হতাশায় পতিত হই। তখন সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে আরও ভয়াবহ অবস্থার দিকে ধাবিত হতে থাকি। অনেকে আত্মহননের পথ পর্যন্ত বেছে নেয়। কিন্তু এই ডিপ্রেশন থেকেও যে ফিরে আসা যায় সে বিষয়ে চমৎকার দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে এই কন্টেন্টে। বাস্তবসম্মত, বৈজ্ঞানিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে লেখাটিতে যা ডিপ্রেশন বা হতাশায় পর্যদুস্ত ব্যক্তির জন্য আলোর দিশারী হবে বলে বিশ্বাস করি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত প্রয়োজনীয় একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  39. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরনের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা ভাবনার সাথে জড়িত। ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। আধুনিক বিশ্বের দ্রুতগতিতে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। বর্তমানে অধিক সংঘটিত এই রোগের কারণসমূহ,লক্ষণসমূহ ও মুক্তির উপায় লেখক আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ডিপ্রেশন সম্পর্কে সম্পন্ন ধারণা পেতে আর্টিকেলটি সকলের ভালোভাবে পড়া উচিত। কেননা,ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। অজানা অনেক তথ্য জানার জন্য লেখক কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।।।

    Reply
  40. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।প্রতিযোগিতা মূলক এই বিশ্বে অনেক মানুষ তাল মিলিয়ে চলতে পারে না এবং প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে।।দিন দিন মানুষের চাওয়া- পাওয়া ও আকাঙ্ক্ষা বেড়েই চলেছে কিন্তু যখন এসব কাঙ্ক্ষিত বিষয় বস্তু অর্জনে তারা ব্যর্থ হয় তখন তাদের মধ্যে বিষন্নতা দেখা দেয়।সুন্দর এই পৃথিবী তখন তাদের কাছে অন্ধকার মনে হয়।নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করলে এবং ইবাদত করলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ। আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  41. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্বক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তির সঠিক চিকিৎসা না করলে একসময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। এই কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো লিখা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে সাহায্যকারী এই কনটেন্টটি লিখার জন্য।

    Reply
  42. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি।মানুষ ব্যক্তিগত জীবনে নানারকম সমস্যায় ভুগে থাকেন।মানুষিক সমস্যা, পারিবারিক সমস্যা ধীরে ধীরে মানুষকে মরণের পথে ধাবিত করে।পৃথিবীতে প্রায় ৯৯% মানুষ ডিপ্রেশন বা অবসাদে ভুগে থাকে। তাই আমাদের করনীয় ডিপ্রেশন কী,এর সম্পর্কে জানা।নিজে সচেতন থাকা এবং সবার সাথে হাসিখুশি থাকা।ডিপ্রেশন সম্পর্কিত আরও তথ্য জানার জন্য আজকের প্রতিবেদনটি দেখা উচিৎ।

    Reply
  43. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তির সঠিক চিকিৎসা না করলে একসময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা ভাবনার সাথে জড়িত।কিন্তু এই ডিপ্রেশন থেকেও যে ফিরে আসা যায় সে বিষয়ে চমৎকার দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে এই কন্টেন্টে।

    Reply
  44. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি। ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। দুশ্চিন্তাগ্রস্ত বা ডিপ্রেশন আক্রান্ত রুগী সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ না নিলে ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। এই কনটেন্টিতে ডিপ্রেশন হওয়ার কারণ ও মুক্ত হওয়ার উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ খুবই উপকারী সময়োপযোগী এই বিষয় চমৎকারভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  45. ডিপ্রেশন ডিপ্রেশন ডিপ্রেশন!!!!!!!!
    আশেপাশে সবাই এখন ডিপ্রেশনে ভুগছে। এটি একটি মারাত্মক সমস্যা। এর ফলে আমরা মানসিক ভাবে ও শারীরিক ভাবে ক্ষতির দিকে ধাবিত হই। আমরা অনেকই এর প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানি না।এই কনটেন্ট টি পড়লে আমরা এ সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানতে পারব।

    Reply
  46. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে যেকোনো ভুল পথ বেছে নিতে পারে।এই কন্টেন্ট এ লেখক ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন।

    Reply
  47. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ভয়াবহ ব্যাধির নাম। সারা বিশ্বেই এর ভয়াবহতা দেখা যায়। এটা এমন এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। দুঃখজনক হলো, বিষণ্নতা যে একটি রোগ সেটা অনেকে বোঝে না বা বুঝলেও তা স্বীকার করতে চায় না।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পৃথিবীতে বর্তমানে প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন লোক বিষণ্নতা ব্যাধিতে ভুগছে, যা তাদেরকে অক্ষমতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। বাংলাদেশেও দিন দিন বিষণ্নতায় ভোগা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

    ডিপ্রেশনের প্রধান কারণ হচ্ছে হতাশা। একেক জনের হতাশার ধরণ একেক রকমের। নিজের চেষ্টা না থাকলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাস, প্রতিদিনের কাজকর্ম, খাওয়া-দাওয়া, জীবনপ্রণালী এমনকি চিন্তা-ভাবনায়ও পরিবর্তন আনতে হবে।
    প্রত্যেক সমস্যার‌ই সমাধান আছে। তাই এর‌ও সমাধান রয়েছে। ডিপ্রেশন থেকে প্রতিকারের উপায় জানতে আর্টিক্যালটি অনুসরণ করলে ইনশাআল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

    Reply
  48. ডিপ্রেশন বা হতাশা একটি বৈশ্বিক সমস্যা যা সব বয়সের, যেমন, ছাত্র ছাত্রী, কর্মজীবী মানুষ, বিবাহিত নারী পুরুষ ও অন্যান্য ব্যাকগ্রাউন্ড এর জীবন কে প্রভাবিত করছে। বাংলাদেশেও এর সংখ্যা চোখে পরার মত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমান করে যে বিশ্বব্যাপী ২৬৪ মিলিয়নের ও বেশি মানুষ ডিপ্রেশন / বিষণ্নতায় ভুগছে, এটি অক্ষমতার একটি প্রধান কারণ।

    বর্তমানে আমাদের সোনার বাংলাদেশে ও ডিপ্রেশন বা হতাশা একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ হয়ে দারিয়েছে। এর অন্যতম কারন হচ্ছে নগরায়ণ, অর্থনৈতিক চাপ, এবং জীবনধারার পরিবর্তন। আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় 9.3% মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগছে যা মুটেও কম নয়। এর মাত্রা কমিয়ে আনার অন্য আমাদের উচিৎ জান্ত্রিক জীবন থেকে বের হয়ে একজন অন্য জনের খোঁজ খবর নেয়া ও সম্পর্কের উন্নয়ন করা। উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে ডিপ্রেশন ভোগী মানুষেরা একটি শান্তিপূর্ণ জীবন শুরু করার জন্য উদ্বুদ্ধ হবে এবং ডিপ্রেশন মুক্ত হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  49. ডিপ্রেশন মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা ভাবনার সাথে জড়িত। ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। আধুনিক বিশ্বের দ্রুতগতিতে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে
    বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়, ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহের বিষয়গুলো লেখক বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

    Reply
  50. মানুষের চাওয়া আর পাওয়াগুলো যখন মিলে না তখনই একজন মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগে। সঠিক সময়ে সমস্যাটি যদি চিহ্নিত করা না যায়, তাহলে তা আত্মহত্যার দিকেও ঠেলে দিতে পারে। ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকারের উপায় জানা থাকলে একজন ব্যক্তিকে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। এই আর্টিকেলটি সবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার উচিত।

    Reply
  51. ডিপ্রেশন কতোবড় একটা রোগ এই রোগের ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ কখনো বুঝবে না। আমি জানি এটা কিভাবে নিজের জীবনের প্রতি অনিহা নিয়ে আসে। আশা করি এই কনটেন্ট টি সবার কাজে আসবে। বিশেষ করে ডিপ্রেশনে যারা আছেন। লেখককে সাধুবাদ এমন সুন্দর, কনটেন্ট লেখার জন্য। ❤️

    Reply
  52. বর্তমানে সময়ে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা মারাত্বক আকার ধারন করছে। জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। যে কেউ যেকোনো সময় যেকোনো বিষয়ে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের জীবনে কখনো কখনো এমন কিছু সময় আসে যখন মনে হয় সব দুয়ার বন্ধ হয়ে আমরা কোণঠাসা হয়ে গিয়েছি। এমতাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের হতাশা এবং ডিপ্রেশন চলে। এই কন্টেন্ট এ লেখক ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। লেখককে ধন্যবান এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।

    Reply
  53. ডিপ্রেশন কিংবা মানসিক অবসাদ, অথবা হতাশা বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা এখন খুবই কমন এবং মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে। রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা-ভাবনার সাথে জড়িত। এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা অস্বাভাবিক অনেক ধরণের আচরণ করে থাকে। তারা স্বাভাবিক কোন কিছু চিন্তা করতে পারে না। অনিয়মিত ঘুম,মেজাজ খিটখিটে থাকা,খাবারের প্রতি অনীহা,কাজে অমনোযোগী,অল্পতেই উত্তেজিত কিংবা অধৈর্য্য হওয়া,নিজেকে ছোট মনে করা, সবসময় হতাশায় থাকা এ রোগের কিছু কারন। আলোচ্য কন্টেন্টটিতে কি কি কারনে মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে এবং এর থেকে কিভাবে প্রতিকার পাওয়া যাবে,ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।লেখককে ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি লেখার জন্য,আশা করি যারা ডিপ্রেশনে ভুগছেন তারা এ লেখাটি পড়ে উপকৃত হবেন।

    Reply
  54. বর্তমান সমাজে দুচিন্তা বা ডিপ্রেশন হওয়া ব্যাধি অধিক পরিমাণে দেখা যাচ্ছে। কারো যদি কিছু পাওয়ার আশা থাকে আর তখন যদি সেটা না পায় তখনই ডিপ্রেশনে পরে যায়। মানুষ যে কোনো কারনেই ডিপ্রেশনে পরে যায়।এই কন্টেন্টি অনেক উপকারী । এখানে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে কিছু টিপ্স আছে যা সবার উপকারে আসবে।

    Reply
  55. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য বেশ কিছু কার্যকরী পন্থা রয়েছে, যা আপনি এখানে উল্লেখ করেছেন। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় তুলে ধরা হলো:

    1. **চিকিৎসকের পরামর্শ**: ডিপ্রেশনের চিকিৎসার জন্য একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সহায়তা নেয়া গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসক যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করবেন।

    2. **থেরাপি**: সাইকোথেরাপি, কগনিটিভ বিহেভিওরাল থেরাপি (CBT), ইলেকট্রো কনভালসিভ থেরাপি (ECT), এবং লাইট থেরাপির মতো থেরাপিগুলি ডিপ্রেশনের চিকিৎসায় সহায়ক হতে পারে।

    3. **মেডিটেশন ও ইয়োগা**: নিয়মিত মেডিটেশন ও ইয়োগা মানসিক শান্তি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে।

    4. **ব্যায়াম**: প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা শরীর ও মন উভয়ের জন্যই উপকারী। এটি এন্ডোরফিন উৎপন্ন করতে সহায়তা করে, যা আপনাকে ভালো অনুভব করতে সাহায্য করে।

    5. **ধুমপান ও মাদকদ্রব্য বর্জন**: ধুমপান ও মাদকদ্রব্য ডিপ্রেশনকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। এদের বর্জন করলে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে।

    6. **সামাজিক সাপোর্ট**: বন্ধু-বান্ধব ও পরিবারের সঙ্গে বেশি সময় কাটানো মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তাদের সমর্থন ও বোঝাপড়া আপনাকে আরও শক্তিশালী হতে সাহায্য করবে।

    7. **ইতিবাচক চিন্তা**: নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন এবং ইতিবাচক চিন্তাধারা গড়ে তোলার চেষ্টা করুন।

    8. **প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ**: প্রকৃতির মধ্যে সময় কাটানো যেমন, পার্কে হাঁটা, পাহাড়ে যাওয়া ইত্যাদি আপনার মনকে শান্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

    9. **স্বাস্থ্যকর খাবার**: সুষম ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করলে শরীর এবং মনের শক্তি বৃদ্ধি পায়, যা ডিপ্রেশনের বিরুদ্ধে লড়তে সহায়তা করে।

    এছাড়া, আপনার নিজের জন্য এমন কিছু করতে পারেন যা আপনাকে আনন্দিত করে, যেমন নতুন শখ বা আগ্রহের বিষয়গুলো অনুসন্ধান করা।

    Reply
  56. ডিপ্রেশন কিংবা মানসিক অবসাদ, অথবা হতাশা বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা এখন খুবই কমন এবং মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে। নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। যে কেউ যেকোনো সময় যেকোনো বিষয়ে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের জীবনে কখনো কখনো এমন কিছু সময় আসে যখন মনে হয় সব দুয়ার বন্ধ হয়ে আমরা কোণঠাসা হয়ে গিয়েছি। এমতাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের হতাশা এবং ডিপ্রেশন চলে আসা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। এর কি পরিমাণ যন্ত্রণা তা যে ডিপ্রেশন এ ভুগছ সে ছাড়া কাউকে বলে বোঝানো যাবে না। আর্টিকেলটি পড়ে ডিপ্রেশনে ভুগছে এমন মানুষ মানসিক শক্তি পাবে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলটি পড়লে যে কোন মানুষ যেকোনো ধরনের ডিপ্রেশন থেকে উঠে আসার বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জানতে পারবে। ধন্যবাদ লেখক’কে খুবই উপকারী এই বিষয়টি নিয়ে চমৎকার আলোচনাটি সবার সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  57. ডিপ্রেশন রোগ টা যে কত টা ভয়ংকর আসলে এইটা সবার বোঝার ক্ষমতা নেই।
    খুব সুন্দর ভাবে লেখক এখানে তুলে ধরেছেন কিভাবে এটা থেকে আমরা খুব সহজেই বাহির হতে পারি,এটা আমাদের সবার জানা উচিত।

    Reply
  58. ডিপ্রেশন একটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যা অনুভূতির বিষণ্ণতা, নিরাশা, এবং হতাশার কারণে জীবনযাপনকে কঠিন করে তোলে।
    এটি দৈনন্দিন কার্যকলাপ ও স্বাভাবিক জীবনে প্রভাব ফেলে এবং সাধারণত দীর্ঘকাল স্থায়ী হয়। ডিপ্রেশন নানা কারণে হতে পারে, যেমন বংশগত কারণ, রাসায়নিক অসমতা,
    অথবা জীবনের চাপ। এর উপসর্গগুলির মধ্যে অতিরিক্ত ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা, এবং খাবারের অভাব অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। সঠিক চিকিৎসা ও সাপোর্টের মাধ্যমে এটির সমাধান করা সম্ভব।
    মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং সহানুভূতির মাধ্যমে ডিপ্রেশন মোকাবেলা করা যেতে পারে। এই কন্টেন্ট এ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে লেখক খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন।
    লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  59. ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা-ভাবনার সাথে জড়িত। এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা অস্বাভাবিক অনেক ধরণের আচরণ করে থাকে। তারা স্বাভাবিক কোন কিছু চিন্তা করতে পারে না।ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  60. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না এই ডিপ্রেশন থেকে সবাই মুক্তি পেতে চায়। উপরের কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ কারণ উপরের কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় লেখা রয়েছে।

    Reply
  61. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি মারাত্মক মানসিক ব্যাধি। আধুনিক বিশ্বের দ্রুততম জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেকে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারছে না, কাংখিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারছেনা। জীবন যুদ্ধে পরাজিত মানুষ ডিপ্রেশনের অতল গভীরে হারিয়ে যাচ্ছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত রোগির সঠিক চিকিৎসা না হলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এই কনটেন্ট এ ডিপ্রেশনের লক্ষ্মণ সমুহ , কারন ও ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  62. ডিপ্রেশন একটা মারাত্মক সমস্যা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।জীবন যুদ্ধে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত মানুষ যুদ্ধ করছে।কেউ এগিয়ে যাচ্ছে আবার কেউ হেরে যাচ্ছে। ফলে সে ব্যক্তি ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকে।ডিপ্রেশনে পড়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে, প্রত্যাশা অনুযায়ী চাকুরী না পাওয়া,বেকারত্ব, পড়ালেখার চাপ,সোশাল হ্যারাসমেন্ট, পারিবারিক কলহ প্রভৃতি। উল্লেখিত কন্টেন্টটি কুবই যুগোপযোগী। ধন্যবাদ

    Reply
  63. আসসালামু আলাইকুম। লেখক করে অনেক ধন্যবাদ। এমন একটি উপকারী কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরনের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা ভাবনার সাথে জড়িত। ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। আধুনিক বিশ্বের দ্রুতগতিতে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। বর্তমানে অধিক সংঘটিত এই রোগের কারণসমূহ,লক্ষণসমূহ ও মুক্তির উপায় লেখক আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ডিপ্রেশন সম্পর্কে সম্পন্ন ধারণা পেতে আর্টিকেলটি সকলের ভালোভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  64. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি। ডিপ্রেশন এর কারণে আস্তে আস্তে মানুষ এর মনের আশা আকাঙ্ক্ষা কমতে কমতে একসময় সে নিজেকে শেষ করে দেয়ার মতো সিদ্ধান্ত পর্যন্ত নিয়ে ফেলতে পারে । তাই ডিপ্রেশন কে অন্যান্য রোগের চেয়েও ভয়াবহ বলা হয় । এই পোস্টে ডিপ্রেশন এর বিভিন্ন কারণ ও তা থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুব ই সুন্দর করে সিরিয়াল ধরে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে , যাদের ডিপ্রেশন জাতীয় সমস্যা আছে তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট,আর যারা জানতে চান তারাও পোস্ট পড়লে অষেক বিষয় জানতে পারবে ।

    Reply
  65. ডিপ্রেশন এবং দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির ইসলামিক উপায়গুলো বেশ কার্যকরী এবং মানুষের মানসিক ও আধ্যাত্মিক শান্তি লাভে সহায়ক।তাছাড়া পেশাদার মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নেওয়ার গুরুত্ব যথাযথভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে থেরাপি ও কাউন্সেলিং দুশ্চিন্তা মোকাবিলার একটি কার্যকর মাধ্যম।পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর গুরুত্ব তুলে ধরা খুবই প্রয়োজনীয় ছিল, কারণ এটি একাকিত্ব দূর করে এবং মানসিক সাপোর্ট বাড়ায়।ইতিবাচক চিন্তা এবং সচেতনতা,শারীরিক কার্যক্রম এবং ব্যায়াম,খাদ্যাভ্যাস ও ঘুমের উল্লেখ গুরুত্বপূর্ণ এবং এর মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব যথার্থভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    সব মিলিয়ে লেখাটি সংক্ষিপ্ত ও কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে ভালোভাবে গঠিত, যা পাঠকদের দুশ্চিন্তা মুক্তির সঠিক ধারণা দিতে সক্ষম।

    Reply
  66. বর্তমান সময়ে একটি মারাত্মক সমস্যা ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা। বর্তমান যুগের ছেলেমেয়েদের ধৈর্য্য অনেক কম, তারা কিছু না পেলে অস্থির হয়ে যায়, যার ফলে তারা সহজেই ডিপ্রেশনে ভোগে। এর ফলে তাদের এই সমস্যা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক সর্বক্ষেত্রেই মারাত্মক প্রভাব ফেলে, যার ফলে অনেক সময় এই ডিপ্রেশন আত্মহত্যার পর্যায়ে চলে যায়। বিভিন্ন কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে। যেমন – বংশগত, বেকারত্ব, অভাব-অনটন ইত্যাদি। তবে আশার কথা এই যে বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বের হয়েছে এই ডিপ্রেশন রোগ থেকে মুক্তির জন্য। যদি সঠিক সময়ে ডিপ্রশনে আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা দেয়া যায় তবে তাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সময়োপযোগী কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  67. “Depression ” একটি মানসিক রোগ। Depression ( ডিপ্রেশন ) মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বোঝায়।

    মানসিক অবসাদ / হতাশা / বিষন্নতা /উদ্বেগ যে নামেই বলি না কেন, এটি একটি ভয়াবহ মানসিক রোগ, যা একটি মানুষের মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে। যে কোন বয়সেই এই রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

    আধুনিক বিশ্বের ছুটে চলা জীবন যুদ্ধে তাল মেলাতে গিয়ে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে না পেরে প্রতিনিয়ত পিছিয়ে গিয়ে চাওয়ার সাথে পাওয়ার সামঞ্জস্যতা বা প্রাপ্তি না ঘটায় মানুষ ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। ফলে, এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা তার সুন্দর স্বাভাবিক জীবন হারিয়ে ফেলে একটা অস্বাভাবিক জীবনে চলে যায়। আন্দময় পৃথিবীটা তার কাছে হয়ে ওঠে নিরানন্দ ও অন্ধকার। সুস্থ হওয়ার জন্য সময় মতো সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে অনেক সময় আত্ম হননের পথ বেছে নেয়।

    আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার কারণ, লক্ষণ ও এ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে লেখক অত্যন্ত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন,যা প্রশংসার দাবিদার।

    সামাজিক ভাবে “ডিপ্রেশন ” সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও “ডিপ্রেশন ” থেকে মুক্তি পেতে লেখাটি অনেক কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলে প্রত্যাশা করছি।

    Reply
  68. কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন হওয়ার কারন এবং এটি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বলা হয়েছে।

    Reply
  69. “ডিপ্রেশন” বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক রোগের নাম। প্রায় ৯৯% মানুষ এখন ডিপ্রেশনে ভুগে। আমরা এটাকে যতটা হাল্কাভাবে নেই,এটা কিন্তু ততটা স্বাভাবিক রোগ না।ডিপ্রেশন একটা মানুষকে মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। তাই রোগীর নিজের যেমন এরোগ নিয়ে সচেতন হওয়া উচিৎ, তেমনি তার কাছের মানুষদেরও রোগীর প্রতি যত্নবান হওয়া জরুরী। নয়তো এ থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব।এই লিখায় এর সমাধান নিয়ে অনেক খুটিনাটি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে,যা আমার কাছে খুব হেল্পফুল মনে হলো।

    Reply
  70. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষনসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। ” ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ” এই আর্টিক্যালটি অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

    Reply
  71. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না যার কারণে মানুষ সহজে ডিপ্রেশন হয়ে পড়তেছে , এই ডিপ্রেশন থেকে সবাই মুক্তি পেতে চায়। উপরের আর্টিক্যালটি পড়ে সকলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ কারণ উপরের আর্টিক্যালটি তে খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় লেখা রয়েছে।

    Reply
  72. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না এই ডিপ্রেশন থেকে সবাই মুক্তি পেতে চায়। উপরের কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ কারণ উপরের কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় লেখা রয়েছে।

    Reply
  73. “ডিপ্রেশন”৷৷৷৷৷ বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না এই ডিপ্রেশন থেকে সবাই মুক্তি পেতে চায়। উপরের কনটেন্টটি পড়ে সকলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ কারণ উপরের কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় লেখা রয়েছে।

    Reply
  74. ডিপ্রেশনে ভুগে না এমন কেউ জগতে নাই। সবকিছুর সমাধান আছে। চমৎকার লেখাটি সবার পড়া উচিত।
    ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। অনেকের ক্ষেত্রে তো আত্মহত্যা শেষ পরিনতি। ধর্মীয় অনুশাসন মানা, নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস, আর বিভিন্নভাবে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। লেখাটিতে মূলত এসব বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  75. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এটিতে কম বেশি সবাই ভুগছি। এটি খালি চোখে তেমন কিছু না বোঝালেও খুবই মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে 😥। এমনকি একসময় কিছু মানুষ এটি সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। তাই এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া খুবই জরুরি। এই কন্টেন্ট টিতে ডিপ্রেশন কী, এর কারণ, লক্ষণ, এর থেকে মুক্তি লাভের উপায় সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ❤️ আমাদের সকলেরই উচিত যারা ডিপ্রেশন এ ভুগছেন তাদের এ থেকে পরিত্রাণ পেতে সাহায্য করা। তাই সকলের এই বিষয় গুলো জানা অত্যন্ত জরুরি। আর তাই এ কন্টেন্ট টি কিছুক্ষণ সময় নিয়ে পড়ে দেখুন হয়তো জীবন সুস্থ , সুন্দর করতে সাহায্য করবে।🥰

    Reply
  76. বর্তমান সময় একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
  77. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমান যুগের ছেলেমেয়েদের ধৈর্য্য অনেক কম, তারা কিছু না পেলে অস্থির হয়ে যায়, যার ফলে তারা সহজেই ডিপ্রেশনে ভোগে। এ রোগের চিকিৎসা সঠিক সময়ে না করলে বেশিরভাগ রোগী আত্মহত্যা করে ফেলে।এজন্য আমাদের যত তাড়াতাড়ি এর চিকিৎসা করতে হবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কন্টেন্ট টিতে। চমৎকার এই কন্টেন্ট টি সবার পড়া উচিত।

    Reply
  78. একদিন হযরত আবু উমামাহ (রাঃ), রাসুল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন- হে আল্লহর রাসুল (সঃ) আমি সীমাহীন দুশ্চিন্তা এবং ঋণের বোঝায় জর্জরিত। রাসুল (সঃ) বলেন, আমি কি তোমাকে এমন কিছু শিক্ষা দিব, যা বললে মহান আল্লাহ তোমার দুশ্চিন্তা দূর করবেন এবং তোমার ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থাও করে দেবেন?

    আমি উত্তরে বললাম, হে আল্লাহর রাসুল। রাসুল (সঃ) বলেন, তুমি সকাল-সন্ধ্যায় উক্ত দু’আটি পড়বে।

    দু’আটির আরবী উচ্চারণ- اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الهَمِّ وَالحَزَنِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ العَجزِ وَالكَسَلِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الجُبنِ وَالبُخلِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ غَلَبَةِ الدَّينِ وَقَهْرِ الرِّجَالِ

    Reply
  79. ডিপ্রেশন একটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা, যা মানুষের অনুভূতি, চিন্তাভাবনা এবং আচরণকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত বিষণ্ণতা, হতাশা এবং আগ্রহের অভাবের সাথে সম্পর্কিত। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য বেশ কিছু উপায় রয়েছে, যেমন মনোচিকিৎসা, ওষুধ, নিয়মিত ব্যায়াম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং সামাজিক সমর্থন। মাইন্ডফুলনেস এবং যোগাসনের মতো পদ্ধতিও উপকারী হতে পারে। মনে রাখতে হবে, ডিপ্রেশন একটি চিকিৎসাযোগ্য অবস্থা, তাই পেশাদার সাহায্য গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  80. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে লেখাটি লিখা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  81. ডিপ্রেশন একটি মনস্তাত্ত্বিক রোগ। বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমান যুগের ছেলেমেয়েদের ধৈর্য্য অনেক কম, তারা কিছু না পেলে অস্থির হয়ে যায়, যার ফলে তারা সহজেই ডিপ্রেশনে ভোগে। এ রোগের চিকিৎসা সঠিক সময়ে না করলে বেশিরভাগ রোগী আত্মহত্যা করে ফেলে।এজন্য আমাদের যত তাড়াতাড়ি এর চিকিৎসা করতে হবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কন্টেন্টে।

    Reply
  82. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে লেখক। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  83. সোশ্যাল মিডিয়াতে এ রোগে আক্রান্ত রোগীর অনেক পোস্ট দেখা যায়।তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি অত্যন্ত যুগপোযগী ও উপকারি হবে বলে মনে করছি।

    Reply
  84. আমরা জীবনের ঘটনাপ্রবাহে অনেক সময়ই ডিপ্রেশন বা হতাশায় পতিত হই।
    বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের প্রতিযোগিতামুলক এই সমাজে অনেকেই নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না। যার ফলে প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে এবং ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে এবং সেই সাথে বেছে নিচ্ছে মারাত্মক ক্ষতিকর ও ভুল পথ!!
    কন্টেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের কারন, লক্ষন ও প্রতিকারের বিষয়টি সুন্দর ভাবে উপস্হাপন করা হয়েছে মাশাআল্লাহ।

    Reply
  85. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। জীবন যুদ্ধে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। এই পৃথিবীতে সে নিজেকে ধরে রাখার ক্ষমতা বা আগ্রহ একেবারে হারিয়ে ফেলে।ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। তাই এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার জন্য এর কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখা জরুরি। আলোচ্য আর্টিকেলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির নানা উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  86. দুসচিন্তা/ডিপ্রেসন এক ধরনের মানসিক রোগ,যা মানুষের শরীর ও মন উভয়ের উপর খুব ভয়াবহ প্রভাব ফেলে এবং জীবনকে করে তুলে দুর্বিষহ।ডিপ্রেশন/দুসচিন্তা এর কারন,লক্ষন,এবং এর থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সুন্দরভাবে এই কন্টেণ্ট এ লেখক তুলে ধরেছেন।যারা দুসচিন্তায় ভুগছেন এটা তাদের জন্য স্বাস্থ্যটিপস হিসেবে অনেক কার্যকরি।

    Reply
  87. ডিপ্রেশন বাংলাতে অবসাদ হিসাবে পরিচিত। এই শব্দটি মনোরোগ বিজ্ঞানের একটি বিশেষ অবস্থাকে বোঝায়, যেখানে একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে দুঃখ, হতাশা, এবং আগ্রহের ক্ষয় অনুভব করে।ডিপ্রেশন একটি জটিল মানসিক অসুখ, যার জন্য একক কোনো সমাধান নেই। ডিপ্রেশন এবং দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির ইসলামিক উপায়গুলো বেশ কার্যকরী এবং মানুষের মানসিক ও আধ্যাত্মিক শান্তি লাভে সহায়ক।তাছাড়া পেশাদার মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নেওয়ার গুরুত্ব যথাযথভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে থেরাপি ও কাউন্সেলিং দুশ্চিন্তা মোকাবিলার একটি কার্যকর মাধ্যম।পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর গুরুত্ব তুলে ধরা খুবই প্রয়োজনীয় ছিল, কারণ এটি একাকিত্ব দূর করে এবং মানসিক সাপোর্ট বাড়ায়।ইতিবাচক চিন্তা এবং সচেতনতা,শারীরিক কার্যক্রম এবং ব্যায়াম,খাদ্যাভ্যাস ও ঘুমের উল্লেখ গুরুত্বপূর্ণ এবং এর মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব যথার্থভাবে তুলে ধরা হয়েছে।ডিপ্রেশন এবং দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খুব সুন্দর একটি দু’আ শিখিয়েছেন যার অর্থ হচ্ছে, হে আল্লহ্! আমি আপনার নিকট দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি ভীরুতা ও কৃপণতা থেকে, আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঋণের বোঝা ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই সুন্নাহর উপর আমল করা ।আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের উপর অটল অবিচল থাকার তাওফিক দান করুন । আমিন।

    Reply
  88. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা আমাদেরকে মানসিক রোগী বানিয়ে দেয়। এটা এমন একটি বিষয় যার মাধ্যমে অনেকে আত্মহননের মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়।কন্টেন্টটির মাধ্যমে সুন্দর করে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় বর্ণনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  89. বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  90. বর্তমান সময় একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি প্র‍য়োজন। উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  91. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা মানুষকে ধুকে ধুকে শেষ করে দেয়। জীবনের নানান সমস্যার কারণে মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। এর ফলে মানুষের আত্নীক ও শারীরিক ক্ষতি সাধন হয়।তাই এই রোগ থেকে উত্তরনের প্রয়োজন রয়েছে।উক্ত আর্টিকেল-এ এই রোগ থেকে মুক্তির উপায় সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এতো সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  92. মাশাআল্লাহ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী কনটেন্ট। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই

    Reply
  93. আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকারি একটি কন্টেন্ট। বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন যেন প্রত্যেকেরই সমস্যা। এটি এক ধরনের জটিল সমস্যা। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় আমরা অনেকেই জানিনা। কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জানতে পারি। আশা করছি সকলের উপকার হবে।

    Reply
  94. আস সালামু আলাইকুম
    বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। মাশাল্লাহ খুব উপকারী একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ লেখক কে

    Reply
  95. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ঝুঁকি যা একসময় মানুষকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে নিয়ে যায়। এই ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা মানুষের মানসিক শক্তি নিস্তেজ করে ফেলে কাজেই যারা ডিপ্রেশনে বা মানসিক দুশ্চিন্তায় ভোগে তারা উল্লেখিত কন্টেন্টটি সময় নিয়ে যদি পড়ে তাহলে আশা করি অবশ্যই অবশ্যই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।

    Reply
  96. বর্তমান সময়ের এক মারাত্মক ভয়ংকর ব্যাধি হলো বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন। উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  97. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের মারাত্মক ব্যাধি যা মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রস্ত করে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার মূল কারণ হলো এই ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এই আর্টিকেলটিতে লেখক ডিপ্রেশনের লক্ষনসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন ।

    Reply
  98. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের মারাত্মক ব্যাধি যা মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রস্ত করে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার মূল কারণ হলো এই ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এই আর্টিকেলটিতে লেখক ডিপ্রেশনের লক্ষনসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  99. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি মানুষিক রোগ। প্রায় বেশির ভাগ মানুষ এই ডিপ্রেশন এ ভোগে। এটি একটি খারাপ ব্যাধি যা মানুষ কে তিলে তিলে নিঃশ্বেস করে দেয়। এই কন্টেন্ট এ অনেক চমৎকার ভাবে এই রোগ এর কারণ ও প্রতিকার এর বর্ননা করা হয়েছে। এটা সবার অনেক উপকার হবে। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  100. বর্তমান সমাজে দুচিন্তা বা ডিপ্রেশন হওয়া ব্যাধি অধিক পরিমাণে দেখা যাচ্ছে। জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি প্র‍য়োজন। মানুষ যে কোনো কারনেই ডিপ্রেশনে পরে যায়।এই কন্টেন্টি অনেক উপকারী । এখানে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে যা সবার উপকারে আসবে।

    Reply
  101. ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি, যা সমাজে নিজের লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে পড়ার ফলে বাড়ছে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে সঠিক চিকিৎসা অপরিহার্য, কারণ এর ফলে আত্মহত্যার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ ও মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানাটা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সঠিক সময়ে ব্যবস্থা না নিলে আক্রান্তরা আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। উক্ত বিষয়ে সম্পর্কে সবার ধারণা থাকা উচিত, কারণ আমাদের আশেপাশে অনেক মানুষই এ রোগে আক্রান্ত থাকে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  102. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন মরনব্যধিতে পরিনত হয়েছে। শতকরা ৯০% মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগছে, তাদের শেষ পরিনতি হয় মৃত্যু। এই কনন্টেইনে ডিপ্রেশন থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় তা বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  103. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  104. বর্তমান এই জেনারেশনের বেশিরভাগ ছেলেমেয়েই বিভিন্ন কারনে ডিপ্রেশন চলে যায়। তারা বিভিন্ন কারনে ডিপ্রেশনে ভোগে।ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস।এই কনন্টেইনে ডিপ্রেশন থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় তা বিশেষভাবে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  105. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর সমস্যা, যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করা খুবই জরুরি । ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তি সময়মতো সহায়তা না পেলে আত্মহত্যা পর্যন্ত করতে পারে।

    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  106. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হল ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। বর্তমান আধুনিক বিশ্বের দ্রুত বেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না।যার ফলশ্রুতিতে অনেকেই ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হচ্ছে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। আলোচ্য কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণ সমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় অত্যন্ত সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাঁচানোর জন্য সহায়ক।

    Reply
  107. বর্তমানে একটি মারাত্মক ব্যাধির নাম ডিপ্রেশন। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এমনকি এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়ে চলছে। ডিপ্রেশন এমন একটি রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বিপদগ্রস্ত করে তোলে। মানুষ বিভিন্ন কারণে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। এই আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যা একজন ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য খুবই উপকারী। আর্টিকেলে বর্ণিত উপায় গুলো মেনে চললে একজন ব্যক্তি খুব সহজে ডিপ্রেশন মুক্তি পেতে পারে।

    Reply
  108. ডিপ্রেশন হলো বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি। আমরা অনেকেই ডিপ্রশনকে গুরুত্ব দেই না, অবহেলা করি তার ফলাফল হিসেবে আমাদের চারপাশে দেখতে পাই আত্মহত্যা। তাই সবাইকে সচেতন করতে হবে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কন্টেনটি তে সুন্দর ভাবে এ বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  109. প্রতিটি ঘরের মানুষ এখন কম বেশি ডিপ্রেশন রোগে আক্রান্ত ।এটি বর্তমানে গুরুতর সমস্যা, যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক পদক্ষেপ এবং সেবা গ্রহণ করা খুবই জরুরি । ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তি সঠিক সময়ের পরিবার এবং আপনজনের থেকে সময়মতো সহায়তা না পেলে নেশা থেকে শুরু করে আত্মহত্যা পর্যন্ত করতে পারে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  110. বর্তমান সময়ে একটি মারাত্মক সমস্যা ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা। বর্তমান যুগের ছেলেমেয়েদের ধৈর্য্য অনেক কম, তারা কিছু না পেলে অস্থির হয়ে যায়, যার ফলে তারা সহজেই ডিপ্রেশনে ভোগে। এর ফলে তাদের এই সমস্যা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক সর্বক্ষেত্রেই মারাত্মক প্রভাব ফেলে, যার ফলে অনেক সময় এই ডিপ্রেশন আত্মহত্যার পর্যায়ে চলে যায়। বিভিন্ন কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে। যেমন – বংশগত, বেকারত্ব, অভাব-অনটন ইত্যাদি। তবে আশার কথা এই যে বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বের হয়েছে এই ডিপ্রেশন রোগ থেকে মুক্তির জন্য। যদি সঠিক সময়ে ডিপ্রশনে আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা দেয়া যায় তবে তাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সময়োপযোগী কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  111. বর্তমান সময়ের একটা মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।
    ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা,যা ব্যাক্তির অনুভূতি,চিন্তা,আচরণ এবং দৈনন্দিন জীবনকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।এটি শুধুমাত্র একটা সাময়িক দুঃখ বা অবসাদের বিষয় নয়,বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী অবস্থার সূচনা হতে পারে যা জীবন-যাত্রার গুণমানকে উল্লেখযোগ্য ভাবে হ্রাস করতে পারে।
    এই রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত।ডিপ্রেশন আক্রান্ত মানুষের সঠিক চিকিৎসা না করলে একসময় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিরা অনেক সময় অস্বাভাবিক আচরণ করে থাকে,তারা সারাক্ষণ মন মরা হয়ে থাকে,যেকোনো কাজের প্রতি অনিহা প্রকাশ করে,ঠিকমতো ঘুম হয়না,খাওয়া দাওয়ার প্রতি অনিহা,কারো সাথে তেমন কথা বলেনা ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
    এই কন্টেন্ট টি তে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার নানা ধরনের উপায় আছে।যেমন:-প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা,ধূমপান বর্জন করা,মেডিটেশন বাই ইয়োগা হচ্ছে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়,পছন্দের কাজ বেশি বেশি করা,বন্ধু-বান্ধব দের সাথে ঘুরে বেড়ানো,আত্নীয়-স্বজনদের সাথে সময় কাটানো,নেগেটিভ চিন্তা বাদ দেওয়া,ইতিবাচক চিন্তা করা,নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাসী হওয়া ইত্যাদি।সর্বোপরি আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা।
    কন্টেন্ট টি সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  112. ” ডিপ্রেশন ” – শব্দটাই যেন একটা ভার বহন করে। বর্তমানে আমরা কিছু থেকে কিছু হলেই এই ডিপ্রেশন শব্দটি ব্যাবহার করি। তবে এর মানে এই না এটি খুব স্বাভাবিক এবং সামান্য বিষয়। অনেক সময় আমরা নিজের অজান্তেই ডিপ্রেশনে ভুগি, এর লক্ষণ ও কারণ গুলো না জানার ফলে। এবং এটি থেকে মুক্তির সঠিক উপায় সম্পর্কে অবহিত না হওয়ায় ভুক্তভোগী কে কখনো কখনো বেঁছে নিতে হয় আত্মহত্যার পথ।
    উক্ত আর্টিকেল টি পড়ার মাধ্যমে মানুষের চিন্তাজগতে প্রভাব বিস্তারকারী ‘ডিপ্রেশন’ সমস্যার আদ্যোপান্ত জেনে আত্মহত্যা থেকে ফিরে আসতে পারে অনেকেই। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি তথ্যবহুল আর্টিকেল এর মাধ্যমে ডিপ্রেশনের ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভুক্তভোগীদের এক নতুন জীবন ফিরে পাওয়ার পথ প্রদর্শনের জন্য।

    Reply
  113. ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা একটি মানসিক রোগ, যা মানুষের মন-মেজাজ ও চিন্তাধারায় প্রভাব ফেলে এবং এর প্রভাবে অনেকে আত্মহত্যার দিকে ধাবিত হতে পারে। ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মন খারাপ থাকা, কাজের প্রতি অনীহা, ঘুমের সমস্যা, নেতিবাচক চিন্তা ও আত্মবিশ্বাসের অভাব। এর থেকে মুক্তির জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ, থেরাপি গ্রহণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা সহায়ক হতে পারে।

    Reply
  114. ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। আসুন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জেনে নেই –

    Reply
  115. ডিপ্রেশন হলো বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যধি। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন এর লক্ষন,কি কি কারনে ডিপ্রেশন হয়, কি কি উপায় অবলম্বন করলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তা বিস্তারিত দেওয়া আছে। ধন্যবাদ লেখককে খুব এত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলার জন্য।

    Reply
  116. আশা করি article টি অনেককে ডিপ্রেশন থেকে বের হয়ে আসতে সাহায্য করবে।

    Reply
  117. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না।
    ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। আসুন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জেনে নেই।
    –ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মন খারাপ থাকা, কাজের প্রতি অনীহা, ঘুমের সমস্যা, নেতিবাচক চিন্তা ও আত্মবিশ্বাসের অভাব। এর থেকে মুক্তির জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ, থেরাপি গ্রহণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা সহায়ক হতে পারে।অনেক সময় আমরা নিজের অজান্তেই ডিপ্রেশনে ভুগি, এর লক্ষণ ও কারণ গুলো না জানার ফলে। এবং এটি থেকে মুক্তির সঠিক উপায় সম্পর্কে অবহিত না হওয়ায় ভুক্তভোগী কে কখনো কখনো বেঁছে নিতে হয় আত্মহত্যার পথ।
    উক্ত আর্টিকেল টি পড়ার মাধ্যমে মানুষের চিন্তাজগতে প্রভাব বিস্তারকারী ‘ডিপ্রেশন’ সমস্যার আদ্যোপান্ত জেনে আত্মহত্যা থেকে ফিরে আসতে পারে অনেকেই। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি তথ্যবহুল আর্টিকেল এর মাধ্যমে ডিপ্রেশনের ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভুক্তভোগীদের এক নতুন জীবন ফিরে পাওয়ার পথ প্রদর্শনের জন্য।

    Reply
  118. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দর করে বর্ণনা দিয়েছেন ।এই কনটেন্টি ভালোভাবে পড়লে আপনারা সবাই উপকৃত হবেন। ইনশাল্লাহ।

    Reply
  119. ডিপ্রেশন আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।কেবল দুঃখবোধ বা হতাশার নামই ডিপ্রেশন নয়, বরং বিনা চিকিৎসায় ডিপ্রেশন ভয়াবহ মানসিক রোগে পরিণত হতে পারে।জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি এবং সহায়কের উপায় রয়েছে, যেমন মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারদের পরামর্শ, থেরাপি, ওষুধ, এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন। প্রতিটি ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ভিন্নভাবে কাজ করতে পারে, তাই একটি ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  120. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট। নানাবিধ কারনে ডিপ্রেশন হতেপারে। তবে তার থেকে উত্তরনের বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করা যায়।

    এই কন্টেন্টটি পড়ে ডিপ্রেশন ভোগী মানুষেরা একটি শান্তিপূর্ণ জীবন শুরু করার জন্য উদ্বুদ্ধ হবে এবং ডিপ্রেশন মুক্ত হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  121. ডিপ্রেশন বা হতাশার কারণে আত্মতহ্যা করার পূর্বে একবার স্মরণ করুন আত্মহত্যা করা মহাপাপ। আত্মহত্যা করলে হয়তো দুনিয়ার কষ্ট থেকে মুক্তি পাবো। কিন্তু আত্মহত্যা করার সাথে সাথেই তো শুরু হয়ে যাবে পরকালীন আযাব। দুনিয়ার দুঃখ কষ্ট তো সহ্য করার মতো কিন্তু পরকালীন যন্ত্রণা তো সীমাহীন যন্ত্রণা।

    Reply
  122. আস,সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ
    (ডিপ্রেশন বা মানসিক বিষণ্নতা)
    দুনিয়ায় একমাত্র একটি রোগ যা থেকে সুস্থ হওয়ার জন্য খাবার জাতীয় কোন ঔষধ নাই। তাহলে এই ডিপ্রেশন কি ভাবে আমরা মুক্তি পেতে পারি, এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত লম্বা আলোচনা করা হয়েছে।
    লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এমন আর্টিকেল দেওয়ার জন্য।

    Reply
  123. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই ডিপ্রেশন থেকে
    কিভাবে আমরা মুক্তি পেতে পারি?এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  124. খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে পেশাদার সহায়তা নেওয়া যেমন প্রয়োজন, তেমনি পরিবারের সাথে কথা বলা, নিজের যত্ন নেওয়া এবং ধৈর্য ধরে সামনে এগিয়ে যাওয়াও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, যারা এই সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তারা দ্রুত সঠিক সহায়তা পাবেন।

    Reply
  125. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

    Reply
  126. ডিপ্রেশন আমরা সবাই করে থাকি। কিন্তু আমাদের ডিপ্রেশনে থাকা উচিত নয়। আসুন আমরা সবাই আল্লাহর কাছে সর্ব বিষয়ে সাহায্য প্রার্থনা করি।কারণ আল্লাহ ও আমাদের বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের দেখানো পথে চলি তাহলে আর ডিপ্রেশন থাকবে না ইনশাআল্লাহ। কিসের এত ডিপ্রেশন করব বলুন কারণ আমাদের আল্লাহ অনেক অনেক বেশি ভালোবাসে আমাদেরকে। তারপর আবার আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের অনেক বেশি ভালোবাসে আমরা যে তার উম্মত। আমাদের উচিত আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অনেক অনেক অনেক বেশি ভালোবাসা। আর আমরা যদি আল্লাহর রাসূলকে অনেক ভালোবাসতে পারি তাহলে দেখবেন ডিপ্রেশন নামক কিছুই থাকবে না লাইফে। আমাদের আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করে। আর আমরা যদি ধৈর্যশীল না হতে পারি।তাহলে আমরা কেমন করে তার বান্দা হলাম। আমাদেরকে ধৈর্যশীল হতেই হবে। ধৈর্যশীল হলে রাগ থাকবে না আর রাগ না থাকলে ডিপ্রেশন আসবে না। তাছাড়া ও প্রধান কাজ হচ্ছে কোরআন ও হাদিস আঁকড়ে ধরা। এই দুনিয়া আমাদের পরীক্ষার জায়গা আমরা যদি পরীক্ষায় না পাস করি তাহলে কেমনে হবে। এই কনটেন্টেটি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে লিখেছেন অনেক বুঝিয়েছেন। তারপর আবার খুব সুন্দর একটা আমলও দিয়েছে অর্থসহ খুব সুন্দর লাগলো খুব ভালো লাগলো। এত সুন্দর করে কনটেন্টে টি লেখার জন্য অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
    হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে মাফ করে দিও সবাইকে সকল পেরেশানি থেকে মুক্তি দাও। সবাইকে সব কষ্ট থেকে বাচাও অসুস্থ ব্যক্তিদেরকে সুস্থতা দান কর। হে আল্লাহ সব শেষ একটি কথা বলতে চাই আমাদের সবাইকে তোমার পছন্দের মানুষ বানিয়ে দাও। আমিন।

    Reply
  127. বর্তমানে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার মত ব্যাধি প্রায় প্রতিটি মানুষের মাঝেই বিশালাকারে লক্ষ্য করা যায়। এটি মূলত মানুষকে ক্রমেই ভয়াবহ বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যার সর্বশেষ পরিণতি হলো আত্মহত্যা।
    উপরোক্ত কনটেন্টে লেখক ডিপ্রেশনে মানুষ কেন ভোগে এবং এ থেকে পরিত্রাণের উপায় বলে দিয়েছেন। সবথেকে ভালো লাগার বিষয় হলো লেখক কুরআনের কিছু আয়াত তুলে ধরেছেন যা পাঠ করলে আমরা ডিপ্রেশন নামক ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে পারবো। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  128. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বর্তমান সময়ে একটি মারাত্মক ব্যধিতে পরিণত হয়েছে।ডিপ্রেশন কমবেশি সবারই হয়।যখন এটি মাত্রাতিরিক্ত হয়ে পড়ে তখন মানুষের আত্মহত্যার প্রবণতা ও দেখা দেয়।ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে।তাই সঠিক পথে,আল্লাহর পথে চলার মাধ্যমে, কিছু নিয়মাবলি মেনে চলার মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব। এই আর্টিকেল পড়ে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

    Reply
  129. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট।কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  130. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।কেবল দুঃখবোধ বা হতাশার নামই ডিপ্রেশন নয়, বরং সময় মত চিকিৎসার ব্যবস্থা না নিলে ডিপ্রেশন ভয়াবহ মানসিক রোগে পরিণত হতে পারে,এমন কি ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগী আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। 

    Reply
  131. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য কিছু কার্যকর উপায় রয়েছে, যা মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার জন্য সহায়ক হতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, ডিপ্রেশন একটি জটিল মানসিক অবস্থা, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর পন্থা। কিছু স্বাভাবিক কৌশল এবং অভ্যাস, যা ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে, সেগুলো হলো:

    ১. থেরাপি ও কাউন্সেলিং:

    কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপি (CBT): এটি এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যা আপনার নেতিবাচক চিন্তাগুলো চিহ্নিত করে এবং ইতিবাচকভাবে পরিবর্তন করতে সাহায্য করে।

    কাউন্সেলিং: একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলা আপনার অভ্যন্তরীণ সমস্যা শেয়ার করতে এবং সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।

    ২. মেডিটেশন ও যোগব্যায়াম:

    মেডিটেশন: ধ্যান ও মননশীলতা চর্চা মনকে শান্ত করতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

    যোগব্যায়াম: নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উন্নতি ঘটে, যা ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে সহায়ক হতে পারে।

    ৩. শারীরিক ব্যায়াম:

    নিয়মিত ব্যায়াম, বিশেষ করে হাঁটাহাঁটি, দৌড়ানো, সাইক্লিং বা জিমে ওয়ার্কআউট করার মাধ্যমে শরীরে এন্ডোরফিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ে, যা মুড উন্নত করতে সাহায্য করে।

    ৪. সামাজিক সংযোগ বজায় রাখা:

    বন্ধু, পরিবার বা প্রিয়জনের সাথে সময় কাটানো এবং খোলামেলা কথা বলা ডিপ্রেশনের অনুভূতিগুলো থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি ভালো উপায় হতে পারে। একাকিত্ব ডিপ্রেশনকে বাড়িয়ে তোলে, তাই সামাজিক যোগাযোগ গুরুত্বপূর্ণ।

    ৫. পর্যাপ্ত ঘুম:

    পর্যাপ্ত এবং নিয়মিত ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমের অভাব ডিপ্রেশনকে বাড়িয়ে তোলে, তাই প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করা দরকার।

    ৬. সঠিক খাদ্যাভ্যাস:

    পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করে। যেমন: ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ মাছ, সবুজ শাকসবজি, ফলমূল এবং বাদাম। জাঙ্ক ফুড এবং মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

    ৭. নিয়মিত রুটিন মেনে চলা:

    একটি রুটিন তৈরি করা এবং প্রতিদিনের কার্যকলাপগুলো ঠিকঠাকভাবে সম্পন্ন করা মস্তিষ্ককে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও নিয়ন্ত্রণের বোধ তৈরি করে, যা ডিপ্রেশন মোকাবেলায় সহায়ক।

    ৮. সৃজনশীল কাজ করা:

    শিল্পকর্ম, গান, লেখা, বা সৃজনশীল অন্য কোনো কাজ মনকে প্রশান্ত করে এবং নেতিবাচক চিন্তাগুলো থেকে দূরে রাখে।

    ৯. নিজের প্রতি সহানুভূতি রাখা:

    ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে নিজের প্রতি দয়া এবং সহানুভূতি থাকা খুবই জরুরি। নিজেকে সময় দেওয়া, স্ব-যত্ন এবং নিজের অনুভূতিগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া এই প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ।

    ১০. পেশাদার সহায়তা নেওয়া:

    ডিপ্রেশনের পরিস্থিতি যদি গুরুতর হয়, তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, সাইকিয়াট্রিস্ট বা থেরাপিস্টের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো উপায়। কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা ও ওষুধ প্রয়োজন হতে পারে।

    এগুলো ছাড়াও সময়মতো পদক্ষেপ নেওয়া এবং সঠিক সমর্থন পাওয়া ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  132. ডিপ্রেশন একটি মারাক্তক সামাজিক ব্যাধি।বর্তমানে প্রায় মানুষই ডিপ্রেশন এ ভোগে।তবে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করা যায় এবং কি কি লক্ষণ থাকলে বুঝবেন যে আপনি ডিপ্রেশন ভুগেন সেগুলো উল্লেখ করা আছে।বর্তমান সময়ে কন্টেন্ট টি খুবই উপকারী

    Reply
  133. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটা মারাত্মক ব্যাধি যা কিশোর/কিশোরী যুবক বা শিশু সবার ক্ষেত্রে লক্ষনীয় তাই এই ব্যাধি থেকে সমাজ কে রক্ষা করতে হলে লিখিত কাজ গুলো আমাদের জন্য জরুরি !

    Reply
  134. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।আল্লাহ ধৈর্যশীলকে পছন্দ করে। আর আমরা যদি ধৈর্যশীল না হতে পারি।তাহলে আমরা কেমন করে তার বান্দা হলাম। আমাদেরকে ধৈর্যশীল হতেই হবে। ধৈর্যশীল হলে রাগ থাকবে না আর রাগ না থাকলে ডিপ্রেশন আসবে না। তাছাড়া ও প্রধান কাজ হচ্ছে কোরআন ও হাদিস আঁকড়ে ধরা। এই দুনিয়া আমাদের পরীক্ষার জায়গা আমরা যদি পরীক্ষায় না পাস করি তাহলে কি ভাবে হব?লেখকএই কনটেন্টেটি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে লিখেছেন এবং বুঝিয়েছেন। তারপর আবার খুব সুন্দর একটা আমলও দিয়েছে অর্থসহ খুব ভালো এবং উপকৃত হলাম। এত সুন্দর করে কনটেন্টে টি লেখার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  135. আসসালামু আলাইকুম।লেখককে ধন‍্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না।তিনি তার লেখনীর দ্বারা মানুষের দুনিয়া ও আখিরাতের জীবনকে সাফল্যমন্ডিত করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছেন।

    Reply
  136. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। জীবন যুদ্ধে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে।
    ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তার থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পারব এবং উপকৃত হতে পারি এই প্রবন্ধটি পড়ে।

    Reply
  137. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। আমরা শারীরিক অসুস্থতাকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি কিন্তু মানসিক অসুস্থতাকে তেমন একটা গুরুত্ব দেই না। তবে আমাদের সুস্থভাবে বাঁচার জন্য শারীরিক ও মানসিক দুটো দিকই খেয়াল রাখতে হবে।ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই তাকে ডিপ্রেশন বলা যায় না।বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।গবেষকরা ও চিকিৎসকরা মনে করে সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন।ডিপ্রেশন একাকিত্ব, বেকারত্ব, পারিবারিক কলহ, পড়াশোনার অতিরিক্ত চাপ ইত্যাদি অনেক কারণে হয়ে থাকে।আর এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে, থেরাপি গ্রহণ করতে হবে, মেডিটেশন ও যোগব্যায়াম, শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস,রুটিন মেনে চলতে হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আশাকরি অনেকেই এই আর্টিকেল থেকে ডিপ্রেশন সম্পর্কে সচেতন হতে পারবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  138. ডিপ্রেশন বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর সমস্যা, যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। বর্তমানে প্রায় মানুষই বিভিন্ন কারনে ডিপ্রেশন এ ভোগে।তবে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করা যায় এবং কি কি লক্ষণ থাকলে বুঝবেন যে আপনি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত তা তাড়া জানেনে। ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে এই আর্টিকেল এ তুলে ধরা হয়েছে। এটি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তি সময়মতো সহায়তা না পেলে আত্মহত্যা করতে পারে এবং নানান কর্মকান্ড করতে পারে। এজন্য সময় থাকতেই পদক্ষেপ নেয়া উচিত।

    Reply
  139. আসসালামু আলাইকুম বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই ডিপ্রেশন থেকে
    কিভাবে আমরা মুক্তি পেতে পারি?এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।উপরে আর্টিকেলে টি পড়ে সবাই উপকৃত হবেন।

    Reply
  140. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন।এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।যখন এটি মাত্রাতিরিক্ত হয়ে পড়ে তখন মানুষের আত্মহত্যার প্রবণতা ও দেখা দেয়।বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আশাকরি অনেকেই এই আর্টিকেল থেকে ডিপ্রেশন সম্পর্কে সচেতন হতে পারবে।

    Reply
  141. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। বর্তমান সময়ে কন্টেন্ট টি খুবই উপকারী।

    Reply
  142. ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। ডিপ্রেশন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। ডিপ্রেশন একটি মারাক্তক সামাজিক ব্যাধি। কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করা যায় এবং কি কি লক্ষণ থাকলে বুঝবেন যে আপনি ডিপ্রেশন ভুগেন সেগুলো উল্লেখ করা আছে। এত সুন্দর করে কনটেন্টে টি লেখার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  143. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
    ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা হলো এমন একটি রোগ জটিল যার কারণে মানুষ অত্নহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। আর এ জন্য ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা মুক্তি পাওয়া অতীব জরুরি। কিভাবে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  144. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব‍্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এই কনটেন্টে ডিপ্রেশন কি,ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টটি একটি সময়োপযোগী কনটেন্ট।এই কনটেন্টটি যারা ডিপ্রেশনে ভোগেন তাদের জন‍্য খুবই উপকারী হবে বলে আশা রাখি।

    Reply
  145. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন, একটা সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। ডিপ্রেশন সহ শারিরীক এবং মানসিক সমস্যা সমাধানে মেডিটেশন ও ইয়োগা অনেক পুরোনো এবং কার্যকরী উপায়। মেডিটেশনের মাধ্যমে মনের ভেতরের প্রশান্তি আসে। ইয়োগা হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আবার নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করতে সাহায্য করবে। নেতিবাচক চিন্তা বাদ দেয়া, আত্মীয়-স্বজন পরিবার-পরিজনের সাথে সময় কাটানো, মাদক ও ডিভাইস থেকে দূরে থাকা, অহেতুক চিন্তা বাদ দেয়া,তাহলে হতাশা দূর করা কিছুটা সম্ভব। ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার জন্য এই কনটেন্টটি পড়া অত্যন্ত জরুরী। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  146. কেবল দুঃখবোধ বা হতাশার নামই ডিপ্রেশন নয়, বরং বিনা চিকিৎসায় ডিপ্রেশন ভয়াবহ মানসিক রোগে পরিণত হতে পারে।ডিপ্রেসিভ ডিসওর্ডারস মানুষের জীবনযাত্রার মানে ব্যাঘাত ঘটানোর পাশাপাশি আত্মহত্যার মতো ভয়াবহ ব্যাপারের দিকে ঠেলে দিতে পারে।বর্তমান প্রতিযোগিতা ও শো অফের যুগে মানুষের মধ্যে ডিপ্রেশনের হার মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।তাই এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার জন্য এর কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখা জরুরি। আলোচ্য আর্টিকেলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির নানা উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  147. ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর সমস্যা ; যা অনেক মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে।
    আর্টিকেলটি-তে ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
    ডিপ্রেশনে আক্রান্তদের সাহায্যে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    কারণ, সময়মতো সহায়তা না পেলে তা মারাত্মকরূপ ধারণ করতে পারে।

    Reply
  148. Everyone experiences depression to some extent. However, it is quite dangerous. It has negative effects on the body and our mental health. Thus, it’s imperative to overcome depression.
    The article does a great job of explaining how to overcome depression.

    Reply
  149. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে।আলোচ্য আর্টিকেলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির নানা উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  150. বর্তমানে ডিপ্রেশন এমন একটি মানসিক ব্যাধি যার প্রকোপ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তীব্র প্রতিযোগিতামূলক সমাজের নিজের কাঙ্ক্ষিত চাওয়া গুলো যখন পূর্ণতা পায় না তখন মানুষ হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। এই আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের নানা দিক সম্পর্কে এবং এর সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  151. ডিপ্রেশন একটি মারাক্তক সামাজিক ব্যাধি।বর্তমানে প্রায় মানুষই ডিপ্রেশন এ ভোগে।তবে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করা যায় এবং কি কি লক্ষণ থাকলে বুঝবেন যে আপনি ডিপ্রেশন ভুগেন সেগুলো উল্লেখ করা আছে।বর্তমান সময়ে কন্টেন্ট টি খুবই উপকারী

    Reply
  152. ডিপ্রেশন শব্দটি ইংরেজি শব্দ। এর সহজ অর্থ হলো- মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষসমূহ জানা এবং আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা নিলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাই। ওপরের কন্টেনটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সমূহ তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। কন্টেনটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত কন্টেনটি আমার জন্য খুবই দরকারি ছিল ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  153. ইদানিং কাজের চাপ অথবা পারিবারিক কলহ এর জন্য অনেক মানুষই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকে। এমন অবস্থায় কনটেন্টে লেখা প্রত্যেকটি বিষয় খুব উপকারী আমাদের উচিত নিজেদের জন্য পজিটিভ একটি পরিবেশ গড়ে তোলা। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ অনেকগুলো বিষয় এভাবে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  154. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।আত্ম সন্তুষ্টির অভাব এই রোগের প্রথম লক্ষণ। জীবনের অনেক পাওয়া না পাওয়া থেকে এই সমস্যার সৃষ্টি। ধৈর্যের অভাব ও এর জন্য দায়ীডিপ্রেশন বা পেরেশানী, দুশ্চিন্তা, মানসিক অবসাদ, হতাশা, বিষন্নতা ও উদ্বেগ ইত্যাদি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খুব সুন্দর একটি দু’আ শিখিয়েছেন যার অর্থ হচ্ছে, হে আল্লহ্! আমি আপনার নিকট দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি অক্ষমতা ও অলসতা থেকে, আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি ভীরুতা ও কৃপণতা থেকে, আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঋণের বোঝা ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই সুন্নাহর উপর আমল করা। এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর করে গুছিয়ে ডিপ্রেশন সম্পর্কে সব কিছু তুলে ধরেছেন লেখক আলহামদুলিল্লাহ। আর্টিকেলটি সকলের জন্য উপকারী হবে ইং শাহ্ আল্লাহ।

    Reply
  155. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ঝুঁকি যা একসময় মানুষকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে নিয়ে যায়। এই ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা মানুষের মানসিক শক্তি নিস্তেজ করে ফেলে কাজেই যারা ডিপ্রেশনে বা মানসিক দুশ্চিন্তায় ভোগে তারা উল্লেখিত কন্টেন্টটি সময় নিয়ে যদি পড়ে তাহলে আশা করি অবশ্যই অবশ্যই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।

    Reply
  156. ডিপ্রেশন হলো একটি ভয়ানক মানসিক সমস্যা। এর ফলে মানুষ বিভিন্ন হতাশা, গ্লানি,উদ্বেগ ইত্যাদি মানুষকে গভীর অবসাদে নিয়ে যায়,যার চূড়ান্ত ফল আত্মহত্যা। বিভিন্ন কারনে মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে।যেমন- একাকিত্ব, বেকারত্ব, অসুস্থতা,প্রেমে ব্যর্থতা, লেখাপড়ার অধিক চাপ ইত্যাদি। কাউন্সিলিং,ডাক্তারের পরামর্শ, পারিবারিক সহানুভূতি, ভালোবাসার মানুষের সান্নিধ্যে , বন্ধু -বানধবের সহযোগীতা ইত্যাদি বিষয়াবলি কাছাকাছি থেকে মানুষ ডিপ্রেশন থেকে দূরে থাকতে পারে।কনটেন্ট লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এ লেখনীর মাধ্যমে মানুষ অনেক সচেতন হবে।

    Reply
  157. ডিপ্রেশন একটি ভয়ানক মানসিক সমস্যা। এর ফলে বিভিন্ন হতাশা, গ্লানি,উদ্বেগ ইত্যাদি মানুষকে গভীর অবসাদে নিয়ে যায়,যার চূড়ান্ত ফল আত্মহত্যা। বিভিন্ন কারনে মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে।যেমন- একাকিত্ব, বেকারত্ব, অসুস্থতা,প্রেমে ব্যর্থতা, লেখাপড়ার অধিক চাপ ইত্যাদি। কাউন্সিলিং,ডাক্তারের পরামর্শ, পারিবারিক সহানুভূতি, ভালোবাসার মানুষের সান্নিধ্যে , বন্ধু -বানধবের সহযোগীতা ইত্যাদি বিষয়াবলি কাছাকাছি থেকে মানুষ ডিপ্রেশন থেকে দূরে থাকতে পারে।কনটেন্ট লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এ লেখনীর মাধ্যমে মানুষ অনেক সচেতন হবে।

    Reply
  158. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুবই ভালোভাবে বর্ননা করা হয়েছে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর এবং গোছালো ভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  159. Depression is a mental illness that gradually becomes more severe and increases the tendency to commit suicide. By reading this report, we all will know about the causes, symptoms and ways to get rid of depression.

    Reply
  160. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগতে ভোগতে এক সময় আত্মহত্যার পথ বেঁচেনে। এই কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে ।

    Reply
  161. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগতে ভোগতে এক সময় আত্মহত্যার পথ বেঁচেনে। এই কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে । লেখককে অনেক ধন্যবাদ সময়ের উপযোগী কনটেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।

    Reply
  162. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য একাই যথেষ্ট।এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপর ও বিরুপ প্রভাব ফেলে।এই কনটেন্টে ডিপ্রেশন কি,ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং মুক্তির উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার জন্য এই কনটেন্টটি পড়া অত্যন্ত জরুরী। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য

    Reply
  163. ডিপ্রেশন এক ধরনের রোগ যেটি কারোর হয়ে থাকলে তার মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। ডিপ্রেশন একজন মানুষকে ধ্বংস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। ডিপ্রেশন একটা মানুষকে মানসিক এবং শারীরিকভাবে ক্ষতি করতে পারে। মানুষজন ডিপ্রেশন কে অনেক সহজ ভাবে নেয় যেন কিনা অনেক সহজেই এটা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব কিন্তু এটা নিয়ে হেলাফেলা করলে এর ভয়াবহতা ধ্বংসের। এই কনটেন্টটিতে অনেক সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা আছে যে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি কিভাবে পাওয়া যাবে। আমি মনে করি যে, এটা পড়লে অনেকের জীবনে কাজে দিবে। যার ডিপ্রেশন আছে তার তো কাজে দিবেই এ কনটেন্টটি আর যাদের ডিপ্রেশন নাই তারাও সতর্ক হতে পারবে। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  164. ডিপ্রেশন বর্তমান সমাজে মারাত্মক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে ও মারাত্মক আকার ধারন করেছে। আর্টিকেল টিতে ডিপ্রেশন কি এর কারন ও কিভাবে আমরা এর থেকে বেরিয়ে আসতে পারি তা খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করে হয়েছে। যারা সামান্যতম ও ডিপ্রেশনের স্বীকার তারা উপকার পাবেন আশা করি

    Reply
  165. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না।তাই ডিপ্রেশন এর মত মারাত্মক ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে।কিন্তু আমরা যদি সুস্থ জীবন উপভোগ করতে চাই তাহলে ডিপ্রেশন মুক্ত থাকা খুবই জরুরি।এজন্য আমরা উক্ত কনটেন্টটি মনোযোগ সহ কারে পড়ি তাহলে আমরা ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুজে পাব ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  166. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা একটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আধুনিক জীবনের দ্রুত গতির সঙ্গে অনেক মানুষ তাল মেলাতে পারছে না। প্রতিযোগিতামূলক সমাজে অনেকেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ হচ্ছে, এবং এ থেকেই হতাশা আর বিষণ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধীরে ধীরে এসব মানুষ নিজেদেরকে ডিপ্রেশনের গভীরে হারিয়ে ফেলে। এই অবস্থায় জীবন তাদের কাছে একরকম অর্থহীন মনে হয়।

    ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সঠিক চিকিৎসা অপরিহার্য। ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি, কেননা এই রোগের তীব্র পর্যায়ে রোগীরা আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

    ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় হিসেবে প্রফেশনাল থেরাপি, প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটানো, ব্যায়াম করা, মেডিটেশন ও ইয়োগা করা অত্যন্ত কার্যকর। পাশাপাশি, ধূমপান বা মাদকদ্রব্য বর্জন করা, ইতিবাচক চিন্তা করা এবং বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়দের সঙ্গে সময় কাটানো বিষণ্ণতা থেকে মুক্তির পথ প্রশস্ত করে। পছন্দের কাজ করার মাধ্যমে মনের ভারমুক্তি ঘটতে পারে।

    আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা ডিপ্রেশনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহায়ক হতে পারে। এই উপায়গুলো অনুসরণ করলে ধীরে ধীরে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  167. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি যা একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট। মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগতে থাকলে এক সময় আত্মহননের পথ বেছে নেন। এই কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন এবং এর থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে ।

    Reply
  168. ডিপ্রেশন শব্দটা এখন কম বেশি সবাই প্রতিনিয়ত শুনে থাকি।
    কিছু মানুষ জেনে শুনে ইগনর করে দেয় এবং একদল না জেনেই।
    ডিপ্রেশনে দীর্ঘদিন ভুগার ফলে অনেকে মৃত্যুর মত খারাপ পথ বেছে নেয়।
    ডিপ্রেশনে ভুগা ব্যক্তিকে সময় মত সহায়তা করে চিকিৎসক এর আওতায় আনা গেলে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
    এই কন্টেন্টিতে ডিপ্রেশন এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় বলা হয়েছে।
    ইনশাআল্লাহ সবার জন্য শিক্ষনীয়।

    Reply
  169. ডিপ্রেশন ছোট বড় সব বয়সের মানুষের হয়ে থাকে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্ত হওয়ার অনেক উপায় রয়েছে।এ উপায়গুলো নিয়ম মত পালন করতে পারলে অবসাদ মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব।

    Reply
  170. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। সুন্দর এই পৃথিবী তার কাছে অন্ধকার মনে হয়। এই পৃথিবীতে সে নিজেকে ধরে রাখার ক্ষমতা বা আগ্রহ একেবারে হারিয়ে ফেলে।ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। এজন্য আমাদের সকলের ডিপ্রেশনের লক্ষনসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট। ডিপ্রেশন এর লক্ষণ, ডিপ্রেশনে থাকলে করনীয়, আরো অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য এই কন্টেন্টে দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ডিপ্রেশন থেকে বাঁচার দোয়া এখানে লিখে দেওয়া হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  171. আর্টিকেলটি ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তি সময়মতো সহায়তা না পেলে আত্মহত্যা করতে পারে এবং নানান কর্মকান্ড করতে পারে।

    Reply
  172. হতাশা বা বিষন্নতার ইংরেজি শব্দ ডিপ্রেশন। এটি একটি মারাত্মক ব্যাধি হিসেবে পরিচিত। যে কোন বয়সের মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে।ডিপ্রেশন মানসিক ভারসাম্যকে বাধাগ্রষ্ট বা নষ্ট করে ফেলে।এটি যখন মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ে চলে যায় তখন মানুষ আত্মহত্যার পথ বেচে নেয়।আক্রান্ত রোগীদের সঠিক সময় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত এবং এবং আল্লাহর পথে চলার মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন করা উচিত।উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক ডিপ্রেশনের কারণ ও এ থেকে মুক্তির উপায় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  173. বিষন্নতা একটি খুব সংবেদনশীল বিষয়। আমাদের এটি সম্পর্কে আরও সচেতন হতে হবে। কারণ এটি একজন ব্যক্তিকে আত্মহত্যার চেষ্টা করতে বাধ্য করে।
    আজকাল মানুষ আগের চেয়ে বেশি এর মুখোমুখি হচ্ছে। আমাদের আরও সচেতনতা তৈরি করা উচিত, কারণ এশিয়ায় বিশেষভাবে আমাদের দেশের মানুষ এই সমস্যাটি বোঝে না এবং এটি নিরাময়ের দিকেও মনোযোগ দেয় না।
    এই কন্টেন্টে লেখক খুব সুন্দরভাবে হতাশা এবং এর নিরাময় সম্পর্কে লিখেছেন।লেখককে ধন্যবাদ ।

    Reply
  174. আস,সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ
    বর্তমানে কমবেশি সব মানুষই ডিপ্রেশনে ভুগতেছে। যা আমাদের মস্তিষ্কের সাথে শাস্ত্র অনেক ক্ষতি করে। ডিপ্রেশন থেকে আমরা কিভাবে মুক্তি পেতে পারি এর সুন্দর যুগ উপযোগী আলোচনা লেখক তুলে ধরেছেন। লেখক কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

    Reply
  175. আস,সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ
    বর্তমানে কমবেশি সব মানুষই ডিপ্রেশনে ভুগতেছে। যা আমাদের মস্তিষ্কের সাথে সাথে স্বাস্থ্যের ও অনেক ক্ষতি করে। ডিপ্রেশন থেকে আমরা কিভাবে মুক্তি পেতে পারি এর সুন্দর যুগ উপযোগী আলোচনা লেখক তুলে ধরেছেন। লেখক কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

    Reply
  176. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন হলো একটি মারাত্মক ব্যাধি।একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য ডিপ্রেশন একাই যথেষ্ট। ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। আধুনিক বিশ্বের দ্রুততম জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেকে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারছে না, কাংখিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারছেনা। জীবন যুদ্ধে পরাজিত মানুষ ডিপ্রেশনের অতল গভীরে হারিয়ে যাচ্ছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত রোগির সঠিক চিকিৎসা না হলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। কিন্তু এই ডিপ্রেশন থেকেও যে ফিরে আসা যায় সে বিষয়ে চমৎকার দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে এই কন্টেন্টে। বাস্তবসম্মত, বৈজ্ঞানিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে লেখাটিতে যা ডিপ্রেশন বা হতাশায় পর্যদুস্ত ব্যক্তির জন্য আলোর দিশারী হবে বলে বিশ্বাস করি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত প্রয়োজনীয় একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  177. কন্টেন্টটি খুবই সময় উপযোগী। আধুনিক বিশ্বের গতির সাথে তাল মিলাতে না পেরে অসংখ্য মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগে, যার কোন চিকিৎসা ও সচরাচর নেয়া হয়না। ডিপ্রেশনের ব্যাপারে আশেপাশের মানুষ ও উদাসীন থাকে। এই ব্যাধি কতটা ভয়ানক হতে পারে সে ব্যাপারে মানুষের ধারণা অত্যন্ত কম। ধন্যবাদ উপকারী লিখাটির জন্য।

    Reply
  178. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বর্তমান সময়ের একটি বহুল পরিচিত ব্যাধি । বর্তমান আধুনিক বিশ্বের সাথে অনেকে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না যার ফলস্বরূপ ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা । ডিপ্রেশন একটা মানুষকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত মানুষ চরম সিদ্ধান্ত নিতেও দ্বিধাবোধ করে না।উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক ডিপ্রেশন কি, এর লক্ষণ সমূহ ,কি কি কারনে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় ইত্যাদি বিষয় ধর্মীয় প্রতিকার সহ বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।যারা ডিপ্রেশনে ভুগছেন উক্ত আর্টিকেলটি করে তারা একটু হলেও উপকৃত হবেন বলে আশা করি ।

    Reply
  179. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হল ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। বর্তমান আধুনিক বিশ্বের দ্রুত বেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না।যার ফলশ্রুতিতে অনেকেই ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হচ্ছে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর সঠিক চিকিৎসা না করালে একটা সময় সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। ডিপ্রেশনের জন্য চিকিৎসকের স্বরনাপন্ন হওয়া উচিত। নিচে আলোচিত কনটেন্টিতে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় অত্যন্ত সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাঁচানোর জন্য সহায়ক।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  180. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে লেখক। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  181. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি। একজন মানুষকে ধ্বংস করার জন্য ডিপ্রেশনই যথেষ্ট। ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে যেকোনো ভুল পথ বেছে নিতে পারে। এই কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন হওয়ার কারণ এবং এটি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বলা হয়েছে। সকলের কন্টেন্ট টি পড়া উচিত।

    Reply
  182. আসসালামু আলাইকুম।
    বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে।
    ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরণের রোগ যা মানসিক ভারসাম্যকে বাঁধাগ্রস্থ বা নষ্ট করে ফেলে। এ রোগটি সাধারণত মানুষের মন-মেজাজ এবং চিন্তা-ভাবনার সাথে জড়িত।
    এটি এমনই একটি কঠিন রোগ যা নিজের জীবনকেও বলিদান দিতে পিছপা হয়না।এজন্য এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ সঠিকভাবে জেনে সে অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করা একান্ত জরুরী।
    বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।
    একজন হতাশাগ্রস্থ রোগীকে সুস্থ্য করে তুলতে পারিবারিক সাপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। পৃথিবীর সর্বোত্তম কাজ হলো প্রার্থনা করা।
    মহান আল্লহ্ তা’আলা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন শুধুমাত্র তাঁর ইবাদাত করার জন্য। এ বিষয়ে মহান আল্লহ্ পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন-

    ”আমি মানুষ এবং জ্বীন জাতিকে সৃষ্টি করেছি শুধুমাত্র আমার ইবাদাতের জন্য”। এজন্য পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ হলো ইবাদাত বা প্রার্থনা করা।

    প্রার্থনা মানব জাতির জন্য কল্যাণকর এমনই একটি বিষয়, যার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করা যায়। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হলে বেশী বেশী ইবাদাত করুন এবং সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা করুন।
    সমসাময়িক এই বিষয় এবং তার সমাধানের উপায় নিয়ে লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  183. বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বর সমস্যা হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।
    এ রোগটি যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। এই আর্টিকেলে লেখক ডিপ্রেশন কি ,ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ, আক্রান্ত হওয়ার কারণ এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়গুলো বিস্তারিতভাবে বর্ণণা করেছেন। এজন্য এই আর্টিকেলটি সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

    Reply
  184. ডিপ্রেশন মানসিক অবসাদ বা বিষন্নতা থেকে তৈরী হয়। এটি মারাত্মক ব্যাধী। এখান থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারলে জীবনটা অনেক সহজ ও সুন্দর হতে পারে৷ কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এই পোস্টে ডিপ্রেশন থাকা কে মুক্তির বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে৷

    Reply
  185. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। এই রোগের কারণ লক্ষন, ও প্রতিকার জানা সকলের‌ই আবশ্যক। আর্টিকেল টিতে বিস্তারিত এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। উপকারী পোস্ট।

    Reply
  186. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায়- বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। সুন্দর এই পৃথিবী তার কাছে অন্ধকার মনে হয়। এই পৃথিবীতে সে নিজেকে ধরে রাখার ক্ষমতা বা আগ্রহ একেবারে হারিয়ে ফেলে।

    এতো এতো উপকারী একটা কন্টেন্ট মাশাআল্লাহ। আমি পুরোটা পড়ে অনেক উপকার পাইছি আলহামদুলিল্লাহ।
    অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর আর্টিকেল লেখার জন্য।

    Reply
  187. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।যার প্রমাণ আমি নিজেই।
    লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য। লেখক কন্টেন্ট এ আমাদের জন্য অনেকগুলো বিষয় তুলে ধরেছেন সেই অনুযায়ী যদি আমরা চলি আর ঠিক মতো ডক্টর ফলোআপে থাকি ইংশাআল্লাহ আমরা ডিপ্রেশন থেকে বেরুতে পারবো।

    Reply
  188. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা রোগটি অধিক আকারে ধারণ করছে। নানান সমস্যার কারনে এই ডিপ্রেশন রোগের শুরু।আর ডিপ্রেশন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।ডিপ্রেশন যে কি ভয়াবহ মানসিক ব্যাধি, যারা এ রোগে ভুগছেন তারাই বোঝেন তারা কোনো কাজ করতে পারেন না, কোনো কিছুতে উৎসাহ পান না, ঠিকমতো কারও সঙ্গে কথা বলেন না, সারা দিন কান্নাকাটি করেন। ভয়াবহ অবস্থা! প্রথমে কেউ বুঝতে পারেন না। দিন দিন অবস্থা আরও খারাপের দিকে নিয়ে যায়। শুধু বিষণ্নতা রোগের কারণে তার নিজের তো বটেই, তার সন্তানদের জীবন পর্যন্ত বিপর্যস্ত হয়।উপরের কনটেন্ট এ ডিপ্রেশনের কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।তাই লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  189. বর্তমান সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন অধিক হারে বেড়েই চলেছে যার মূল একটি কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি যা ধীরে ধীরে মানুষকে স্বাভাবিক জীবন যাপন থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়, তাই সচেতনতা অবলম্বে এ বিষয়ে সকলেরই সঠিক ধারণা থাকা জরুরী। ডিপ্রেশন কি, মানুষ ডিপ্রেশনে কেন আক্রান্ত হয়, ডিপ্রেশনের লক্ষণ গুলো কি কি এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি, সে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে খুঁটিনাটি সহ বিস্তারিত আলোচনায় লেখক একটি চমৎকার আর্টিকেল উপস্থাপন করেছেন যা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত উপকারী।

    Reply
  190. Depression বা বিষন্নতা মানসিক স্বাস্থ্যের একটি জটিল অবস্থা যা আমাদের চিন্তা,আবেগ এবং দৈনন্দিন জীবনের কার্যকলাপকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। হতাশা কাটিয়ে উঠা অনেকের জন্যই বেশ কস্টসাধ্য এবং এ রোগের রোগীরা অনেক ক্ষেত্রেই বেছে নেন আত্মহননের পথ। এই আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণ, ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার কারণ, এবং ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির বহুমুখী পদ্ধতি যেমন- সুষম পুষ্টিকর খাবার, নিয়মিত ব্যায়াম, ধ্যানের মতো মননশীলতার কৌশলগুলির মাধ্যমে স্ব-যত্ন অনুশীলন, আনন্দ নিয়ে আসে এমন কার্যকলাপে জড়িত হওয়া, ছোট পরিচালনাযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ এবং ইতিবাচক চিন্তাভাবনাকে উৎসাহিত করা নিয়ে লেখক বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এবং প্রয়োজনে থেরাপি বা কাউন্সেলিং এর মতো পেশাদার সহায়তা দিয়ে
    নিয়ে কিভাবে ধীরে ধীরে সুস্থতার পথে আসা যায় সে বিষয়গুলো খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সুন্দর লেখা পাঠককে উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  191. বর্তমান সময়ের মারাত্মক ব্যাধি মধ্যে একটি অন্যতম হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর জন্য সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। সুন্দর এই পৃথিবী তার কাছে অন্ধকার মনে হয়। এই পৃথিবীতে সে নিজেকে ধরে রাখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে।এর কারণে বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই আর্টিকেলটি।

    Reply
  192. ডিপ্রেশন খুবই কমন কিন্তু মারাত্মক এক ধরনের মানসিক ব্যাধি, যা আপনার অনুভূতি, চিন্তাচেতনা ও কাজকর্মের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ডিপ্রেশন দীর্ঘকালীন সমস্যা। যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসার ও পরামর্শের প্রয়োজন হয়।
    আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।
    কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।
    যুগোপযোগী কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  193. প্রতিটা মানুষের জীবনে কোন না কোন হতাশা বা অপরিপূর্ণতা থাকে।কেউ এই হতাশাকে হাতিয়ার বানিয়ে জীবনে উন্নতি করে আবার কেউ এই হতাশা থেকে জীবনের ইতি টেনে ফেলে।এই হতাশা বা ডিপ্রেশন নানাভাবে হতে পারে।কেউ অর্থনৈতিক,কেউ মানুসিক,কেউ সামাজিক।কিন্তু এই ডিপ্রেশনের জন্য কেউ যেন আত্নহত্যার মত কাজকে বেছে না নেয় সে জন্য পরিবারের সকলকে,আশেপাশের সকলকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে।যে হতাশায় ভোগে তার সাথে অবশ্যই যে কোন নেগেটিভ কথাবার্তা থেকে,আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে।তাকে অনুপ্রাণীত করতে হবে নতুনভাবে নিজেকে গুছিয়ে চলার তাহলেই সে হতাশার বা ডিপ্রশসনের কালো ছায়া থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এই কন্টন্টের মাধ্যমে সবাইকে সচেতন করার জন্য।

    Reply
  194. আমি একজন সিভিল ইন্জিনিয়ার। ১৯৯৬ সালে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাশ করি। এরপর বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেছি। গত করোনার সময় বাদ পড়ে যাই।
    শারীরিক সমস্যার কারণে নতুন করে চাকরির সন্ধান করি নাই। চিন্তা করলাম freelancer হবো। বিগত কয়েক বছর চেষ্টা করে একমাত্র আয় করি.কম ছাড়া অন্য কোথাও থেকে কোন প্রকার আয় করতে পারি নাই।
    বর্তমানে আমার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ যাচ্ছে, যার ফলে বেশির ভাগ সময় টেনশনে থাকতে হয়।

    Reply
  195. ডিপ্রেশন! বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত শব্দ।একজন ব্যক্তি জীবনের যেকোনো পর্যায়ে যেয়েই এর মুখোমুখি হতে পারে। ডিপ্রেশন মানুষের স্বাভাবিক জীবনের গতিপথ ব্যাহত করে। এমনকি এতে আক্রান্ত মানুষ সময়মতো সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ না করার কারণে আত্নঘাতিও হতে পারে।
    ডিপ্রেশন কি,কেন হয়, এর লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে জানতে সকলেরই এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত।

    Reply
  196. বর্তমান সময়ে মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। এই বিষন্নতা মানুষকে আস্তে আস্তে অন্ধকার পথে নিয়ে যায়। এই ব্যাধি সঠিক সময়ে চিহ্নিত করা না গেলে জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। মানসিক অবস্থার পাশাপাশি শরীরের উপরে বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাই প্রয়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি। উক্ত অনুচ্ছেদটিতে এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি হওয়ার উপায় গুলো লেখক খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন।

    Reply
  197. ডিপ্রেশন একটা ভয়ংকর রোগ। এ রোগে কমবেশি সবাই আক্রান্ত। এই রোগ থেকে বাঁচার জন্য। লেখক যেই উপায় গুলির কথা বলেছেন তা অত্যন্ত কার্যকর। লেখক কে ধন্যবাদ বর্তমান সময় উপযোগী কন্টেন লিখার জন্য। কনটেন্টটি পড়লে যে কেউ উপকৃত হবে।

    Reply
  198. লেখাটি এমন এক সময়ে আমার সামনে এসেছে যখন আমি নিজেই এতে আক্রান্ত। আল্লাহ সকলের মনকামনা পূর্ণ করুক।

    Reply
  199. বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে । আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    Reply
  200. বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা রোগটি অধিক আকারে ধারণ করছে। নানান সমস্যার কারনে এই ডিপ্রেশন রোগের শুরু।আর ডিপ্রেশন মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। উপরের কনটেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের কারণ, ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।

    Reply
  201. ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি

    এ কনটেন্টের প্রত্যেকটি স্টেপ অত্যন্ত উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ
    কারন,
    যারা ডিপ্রেশনে আছে তারা কনটেন্টি পড়লে অত্যন্ত উপকৃত হবেন,
    এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখকের সাধুবাদ জানাই।

    Reply
  202. ডিপ্রেশন একটা খারাপ রোগ বা দুঃখ। এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।এটি সবাইকে পড়া উচিত।

    Reply
  203. ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপরও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।উক্ত কন্টেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় খুবই ভালোভাবে বর্ননা করা হয়েছে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দরভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  204. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। প্রতিযোগিতার এই সমাজে অনেক মানুষ নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না ।পিছিয়ে যাচ্ছে কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে । জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। সুন্দর এই পৃথিবী তার কাছে অন্ধকার মনে হয়। ফলে বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জানতে নিচের আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।
    পেরেছি আর্টিকেলটি পড়ে ।এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ এই লেখাটির জন্য।

    Reply
  205. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি, জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা সবাই কমবেশি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হই, এই আর্টিকেলে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় গুলো আলোচনা করা হয়েছে, যা সকলের জন্য প্রয়োজনীয়।

    Reply
  206. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বর্তমানে সময়ে মারাত্বক আকার ধারন করছে। জীবনের নানাবিধ সমস্যা, না পাওয়া ও ব্যর্থতা থেকে মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়। যেকোনো সময় যেকোনো বিষয়ে যে কেউ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। লেখক ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি উপায় সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে এই কন্টেন্ট এ আলোচনা করেছেন।এটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।

    Reply
  207. বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো ডিপ্রেশন। যেকোন বয়সের মানুষ নানা সমস্যার কারণে হতাশায় নিমজ্জিত থাকে৷ লেখক কনটেন্টটিতে কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তার উপায়সমূহ তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে!

    Reply
  208. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। যেকোনো বয়সের মানুষই ডিপ্রেশনে ভুগতে পারে । এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমানে আধুনিক বিশ্বের দ্রুতবেগে ছুটে চলা জীবন ব্যবস্থার সাথে অনেক মানুষ নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না। প্রতিযোগিতার এই সমাজে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে না নিজেকে। প্রতিনিয়ত কাঙ্খিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। জীবন যুদ্ধের এই পর্যায়ে মানুষ যতই চাওয়া-পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ততই ডিপ্রেশনের অতল গভীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে। শেষ বয়সে এসেও অনেকে ডিপ্রেশনে ভুগছে শুধুমাত্র পারিবারিক কলহ, পরিবারের মধ্যে মিল মহব্বত না থাকার কারণে। এই রোগের কারণ, লক্ষন, ও প্রতিকার জানা সকলের‌ই আবশ্যক। আর্টিকেল টিতে লেখক বিস্তারিত এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দরভাবে সবকিছু আমাদের সাথে আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  209. বর্তমানে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে ডিপ্রেশন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।যে কোনো বয়সে মানুষই এই ডিপ্রেশন রোগে ভুগতে পারে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি লাভ করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।যারা ডিপ্রেশনে ভুগছেন তাদের জন্য এই কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ আপনারা সকলে পড়ে দেখতে পারেন আশা করি উপকার হবে।ডিপ্রেশনে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি লেখা আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  210. ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি।বর্তমানে সময়ের ডিপ্রেশন রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।যেকোন বয়সের মানুষ নানা সমস্যার কারণে হতাশায় নিমজ্জিত থাকে। ডিপ্রেশন যত বাড়তে থাকে সুন্দর এই পৃথিবী তার কাছে অন্ধকার মনে হয়।যেকোনো সময় যেকোনো বিষয়ে যে কেউ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হতে পারে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দরভাবে ডিপ্রেশন বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  211. বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। যেকোনো বয়সের মানুষই ডিপ্রেশনে ভুগতে পারে ।ডিপ্রেশন মূলত মানসিক অবসাদের তীব্রতাকে বুঝায়। এটি আমাদের মানসিক অবস্থার যেমন ক্ষতি করে তেমনই শরীরের উপরও বিরুপ প্রভাব ফেলে।তাই প্র‍য়োজন ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি।ডিপ্রেশনে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি লেখা আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  212. বর্তমানে সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মূল কারণ হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা। মানুষ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কেন হয়? ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি? ডিপ্রেশনের লক্ষণসমূহ কি কি? এ বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আর্টিকেলটি সকলের ভালভাবে পড়া উচিত।

    কেননা, ডিপ্রেশন বা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ রোগীদের সুস্থ্য করতে সময়মত সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে।

    আশা করছি আপনারা ডিপ্রেশন সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।

    Reply
  213. ডিপ্রেশনের জন্য মানুষ নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে ডিপ্রেশন ভোগী মানুষেরা একটি শান্তিপূর্ণ জীবন শুরু করার চেষ্টা করে ধিরে ধিরে ডিপ্রেশন মুক্ত হতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  214. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।এটি শুধুমাত্র একটি সাময়িক দুঃখ বা অবসাদের বিষয় নয়; বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী অবস্থার সূচনা হতে পারে যা জীবনযাত্রার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে। ডিপ্রেশন বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে জেনেটিক, জীবনীগত, এবং পরিবেশগত কারণগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর লক্ষণগুলির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী দুঃখ, আগ্রহের অভাব, ক্লান্তি, এবং আত্মমর্যাদা হ্রাস অন্তর্ভুক্ত।এটি শুধুমাত্র একটি সাময়িক দুঃখ বা অবসাদের বিষয় নয়; বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী অবস্থার সূচনা হতে পারে যা জীবনযাত্রার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে। ডিপ্রেশন বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে জেনেটিক, জীবনীগত, এবং পরিবেশগত কারণগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর লক্ষণগুলির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী দুঃখ, আগ্রহের অভাব, ক্লান্তি, এবং আত্মমর্যাদা হ্রাস অন্তর্ভুক্ত।এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি এবং সহায়কের উপায় রয়েছে, যেমন মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারদের পরামর্শ, থেরাপি, ওষুধ, এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন। প্রতিটি ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটি ভিন্নভাবে কাজ করতে পারে, তাই একটি ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ।
    আর্টিকেলটি ডিপ্রেশনের কারণ, লক্ষণ এবং মুক্তির উপায়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর কন্টেন্টটের জন্য।

    Reply
  215. বর্তমানে চারিদিকে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে তার সাথে মহামারি আকারে দেখা দিচ্ছে ডিপ্রেশন নামক রোগ।ছোট-বড় সকলেই আজ এতে আক্রান্ত।ডিপ্রেশনের কারণে মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্মে বিঘ্ন ঘটছে।ফলে আশেপাশের পরিবেশ তার জন্য অসহ্যকর হয়ে যাচ্ছে। অনেকে সহ্য করতে না পেরে আত্নহত্যা পর্যন্ত করে ফেলতেছে।আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশনের কারণ,লক্ষ্মণ ও উত্তরণের উপায় আলোচনা করা হয়েছে।জাযাকাল্লাহু খইরন।

    Reply
  216. ডিপ্রেশন এতটাই ভয়াবহ যে তা মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যায়। এখন তো এটা ছোট বড় সকলের জন্য একটা সার্বজনীন রোগ হয়ে দাড়িয়েছে। যাইহোক এই বিষয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ রাইটারকে।।

    Reply
  217. ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা হলো একটি জটিল মানসিক অবস্থা, যা মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। এটি শুধুমাত্র দুঃখ বা হতাশার অনুভূতি নয়, বরং দীর্ঘ সময় ধরে চলা একটি মানসিক অসুস্থতা, যা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন মনে হতে পারে। তবে সঠিক পদক্ষেপ, মানসিক সমর্থন, এবং জীবনযাপনের কিছু ইতিবাচক পরিবর্তনের মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব যা প্রদত্ত আর্টিকেলে লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  218. ডিপ্রেশন একটি ভয়ানক ব্যাধি।এর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  219. বর্তমান সময়ের জন্য ডিপ্রেশন একটি মরণব্যাধি। যার শেষ পরিণতি মৃত্যু। তাই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে কন্টেন্টটি অনেক উপকারে আসবে। ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় সুন্দর করে বর্নণা করা হয়েছে।

    Reply
  220. ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি মারাত্মক ও নিরবঘাতি ব্যাধির নাম। বর্তমান সময়ে এ রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিপদ-আপদ, দুঃখ কষ্ট মানুষের নিত্য সঙ্গী।তাই বলে তো আর হতাশা গ্রস্থ হওয়া যাবে না। বিপদে আপদে, বালা-মসিবতে ধৈর্য্য ধারণ করা উচিত। বিপদ যতো বড়ই হোক না কেন ধৈর্য্য ধারণের মাধ্যমে আস্তে আস্তে তা দূর হয়ে যায়।মহান আল্লহ্ তা’আলা ধৈর্য্যশীলদের সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন-
    “নিশ্চয়ই আল্লহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে রয়েছেন”- (সুরা-বাকারা, আয়াত-১৫৩)
    ভাল-মন্দ যা কিছু হয় সবই আল্লহর পক্ষ থেকে। তাক্বদীরের উপর বিশ্বাস রাখা একজন মু’মিনের ঈমানী দায়িত্ব। তাক্বদীরে বিশ্বাস স্থাপন করলে কখনো হতাশা বা দুশ্চিন্তা আসবে না। হতাশাগ্রস্থ হলেও তাক্বদীরের কথা স্মরণ করলে হতাশা দূর হয়ে যায়।বিষন্নতা বা হতাশাগ্রস্থ হলে মৃত্যু বা পরকালের কথা বেশী বেশী স্মরণ করুন। কেননা দুনিয়ার পেরেশানীর তুলনায় পরকালের পেরেশানীর তীব্রতা অনেক বেশী। সুতরাং ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তি কন্টেন্ট টি তে উল্লেখিত বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগ দিয়ে এবং বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগীতে সময় অতিবাহিত করতে থাকলে একসময় এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার তার জন্য সহজ হবে ইন্শা-আল্লহ। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  221. এই কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির বিষয়ে বলা হয়েছে।লেখকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর কথাগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  222. বর্তমান সময়ের একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা।হতাশার নামই ডিপ্রেশন নয়, বরং বিনা চিকিৎসায় ডিপ্রেশন ভয়াবহ মানসিক রোগে পরিণত হতে পারে।ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যাক্তিদের জন্য সঠিক ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর কন্টেন্টটের জন্য।

    Reply

Leave a Comment