প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করবেন ?

Spread the love

ভালো একটি চাকরি কীভাবে পাওয়া যেতে পারে সেই প্রশ্ন আজ-কাল প্রায় সবার। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে নয়। যাদের যোগ্যতা আছে তাদের সব ক্ষেত্রে চাহিদা আছে। আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিকে হস্তগত করতে নিম্নলিখিত কৌশলগুলি প্রয়োগ করুন।

ভালো চাকরির তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন। তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক  যোগ্যতা । আপনি যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

১. শারীরিক যোগ্যতা:

মানসিক যোগ্যতার জন্য শারীরিক যোগ্যতার অবশ্যই প্রয়োজন। কারণ একটি সুস্থ দেহেই থাকতে পারে একটি সুস্থ মন। এজন্য প্রয়োজনীয় সব স্বাস্থ্যবিধি একজন চাকরি প্রার্থীকে মেনে চলা উচিত।

২. শিক্ষাগত যোগ্যতা:

একেক চাকরির জন্য একেক শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়। তবে টেকনিক্যাল পদের জন্য অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীদেরকে অগ্রধিকার দেওয়া হয়। চাকরি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তুলনামূলক ভালো ফলাফলধারিরাই এগিয়ে থাকেন। তাই শিক্ষাজীবনের শুরু থেকে বুঝে পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ভালো ফলাফল অর্জনের  জন্য অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। আপনার শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার আগেই সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি শুরু করুন।

৩. মানসিক যোগ্যতা: 

নিয়োগ বোর্ডের সাথে কথা বলার সময় নিজের মানসিকতার পরিচয় ফুটে ওঠে। এই জন্য কথাবার্তায় সৌজন্যতার চর্চা রাখতে হবে। নিয়োগ কর্তারা অন্যান্য যোগ্যতার সাথে সাথে চাকরি প্রার্থীর নৈতিক ও মানসিক যোগ্যতাও যাচাই করে থাকেন।

# চাকরির প্রস্তুতি শুরুর সময়:  

অনেকে পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে যা তাদের হতাশায় ডুবিয়ে দেয়। তাই ভালো চাকরি পেতে হলে অনার্সে পড়ার সময়ই চাকরির প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। ছাত্রজীবনেই কারেন্ট নিউজ, কারেন্ট এফেয়ার্স ইত্যাদি অধ্যয়নের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। পড়াশোনা করুন, সময়মতো চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন। 

মাঝে মধ্যে বিভিন্ন চাকরির সাক্ষাতকারে অংশ গ্রহণ করুন। যাতে শিক্ষাজীবন শেষ হতে না হতে একটি ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয়। কাঙ্ক্ষিত চাকরির আগে অন্য চাকরি হলেও শুরু করে ফেলুন। কারণ একটি চাকরি থাকা অবস্থায় অন্য চকরি পাওয়া চাকরিহীন অবস্থার চেয়ে দশগুণ বেশি সহজ। তাছাড়া শিক্ষাজীবন শেষে চাকরি পেতে যত দেরী হবে মেধাশক্তি ও মানসিক শক্তি তত দুর্বল হতে থাকবে।

প্রতিযোগিতামুলক চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার কিছু উপায়

১. লক্ষ্য স্থির করুন:  

চাকরির ক্ষেত্রের জন্য লক্ষ্য স্থির করতে হবে। আপনি কোন সেক্টরে চাকরি করতে আগ্রহ বোধ করেন তা আগে স্থির করা গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষেত্র অনুযায়ী প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। এটি আপনার চাকরির প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে, আপনার প্রস্তুতিতে গতি সঞ্চার করবে এবং ঐ চাকরির জন্য আপনাকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।

২. আপনার দক্ষতা উন্নত করুন:

প্রযুক্তিগত দক্ষতা: 

প্রস্তুতি পর্বে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন বেসিক কোর্স করে ফেলুন। প্রোগ্রামিং ভাষা, সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন এর মতো ক্ষেত্রগুলিতে ক্রমাগত উন্নতি সাধন আপনাকে একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো সাপোর্ট দেবে।

সফট স্কিল উন্নত করুন: 

নিয়োগকর্তারা যোগাযোগ, টিমওয়ার্ক এবং নেতৃত্বের দক্ষতাকে গুরুত্ব দেন। সহযোগিতা করার, কার্যকরভাবে যোগাযোগ করার এবং বিভিন্ন কাজের পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার সক্ষমতাকে উন্নত করুন।

ভাষার দক্ষতা: 

আজকের বৈশ্বিক চাকরির বাজারে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনুশীলন এবং চর্চার মাধ্যমে আপনার ভাষার দক্ষতা উন্নত করতে সময় বিনিয়োগ করুন। সম্ভব হলে আপনি IELTS করে রাখতে পারেন। 

নেটওয়ার্কিং দক্ষতা: 

অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেমন- LinkedIn এ পেশাদারদের সাথে সংযোগ স্থাপন করুন, প্রাসঙ্গিক গ্রুপে যোগদান করুন এবং আপনার দক্ষতা ও কৃতিত্বগুলি প্রদর্শন করুন৷

ক্রমাগত শিক্ষা অর্জন: 

যুগের সাথে নিজেকে আপডেট রাখার জন্য প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন কোর্সে অংশ গ্রহণ করুন। অনেক নিয়োগকর্তা প্রার্থীদের প্রশংসা করেন যারা চলমান শিক্ষার সাথে নিজেকে আপডেট রাখেন।

উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করুন: 

আপনার টার্গেটকৃত ক্যারিয়ারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ উন্নত ডিগ্রি বা বিশেষ কোর্স গ্রহণ করুন। উচ্চ শিক্ষা আপনার জ্ঞানের ভিত্তি ও বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে পারে যার ফলে আপনি অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবেন।

কাজের অভিজ্ঞতা:

ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। ইন্টার্নশিপগুলি শুধুমাত্র হাতে-কলমে অভিজ্ঞতাই দেয় না বরং আপনাকে একটি পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করতে এবং কর্মজীবনের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।

৩. জীবনবৃত্তান্ত এবং পোর্টফোলিও বিল্ডিং:

প্রতিটি চাকরির আবেদনের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যযুক্ত জীবনবৃত্তান্ত তৈরি করুন। আপনার উপস্থাপিত জীবনবৃত্তান্তই প্রমাণ করবে যে, আপনি পেশাগত ক্ষেত্রে কতটুকু দক্ষতার পরিচয় দিতে পারবেন । আপনার কাজ, প্রকল্প এবং কৃতিত্ব প্রদর্শন করে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন। এটি আপনার দক্ষতা এবং সক্ষমতার চাক্ষুষ উপস্থাপনা হিসাবে কাজ করতে পারে।

৪. বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি: 

বাংলা: 

বাংলা বিষয়ে ভালো করার জন্যে নিচের কবি ও সাহিত্যিকদের জীবন ও সাহিত্য অধ্যয়ন করতে হবে:

১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

২. মাইকেল মধুসূদন দত্ত

৩.  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

৪. মীর মোশাররফ হোসেন

৫. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 

৬. কাজী নজরুল ইসলাম

৭. দীনবন্ধু মিত্র

৮. বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন

৯. ফররুখ আহমদ

১০. কায়কোবাদ

১১. জসীম উদ্দীন

পাশাপাশি বাংলা ব্যাকরণের উপর ভালো দখল রাখতে হবে। আধুনিক বাংলা বানান রীতির পূর্ণ জ্ঞান রাখতে হবে। 

ইংরেজি :

ইংরেজি গ্রামারের Sentence, Parts of Speech, Tense, Voice, Narration, Gender, synonym, antonym ইত্যাদি বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। ইংলিশ গ্রামারে ভালো করার জন্য  Advanced English Grammar, Basic English Grammar, Essential English Grammar ইত্যাদি বই পড়া যেতে পারে। 

গনিত: 

৯ম শ্রেণির গনিত বই বিভিন্ন ইন্টারভিউয়ের জন্য খুবই জরুরি। এটি ভালোভাবে অধ্যয়ন করলে গণিতের দুর্বলতা কেটে যাবে এবং আপনি অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকবেন।গণিত বিষয়ক মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য জব সলুশন বইয়ের সাহায্য নিন।

সাধারণ জ্ঞান:

সাধারণ জ্ঞানের জন্য ভালো বই যেমন- নতুন বিশ্ব, জ্ঞান সিন্ধু ইত্যাদি ভালোভাবে অধ্যয়ন করতে পারেন।  এগুলোর পাশাপাশি দেশ-বিদেশের সাম্প্রতিক তথ্যগুলো অধ্যয়ন করতে হবে।

সাক্ষাৎকার প্রস্তুতি:

সাক্ষাৎকার অনুশীলন : আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে এবং আপনার প্রতিক্রিয়াগুলিকে পরিমার্জিত করতে বন্ধু বা পরামর্শদাতাদের সাথে ইন্টারভিউয়ের অভিনয় করুন। ইন্টারভিউ কৌশল সম্পর্কে পেশাদারদের পরামর্শ চাইতে পারেন।

কোম্পানি/প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন: 

সাক্ষাতকারের আগে, নিয়োগকারি কোম্পানি/প্রতিষ্ঠান, তাদের মান, লক্ষ্য এবং তাদের অবস্থান সম্পর্কে জানার জন্য চেষ্টা করুন। এই জ্ঞান কোম্পানি/প্রতিষ্ঠানের প্রতি আপনার প্রকৃত আগ্রহ প্রমাণ করবে।

উপসংহার: 

প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করুন। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।  


পড়ুন: অবরোধ-হরতালের সময় টাকে যেভাবে কাজে লাগিয়ে বাসা থেকে আয় করবেন

96 thoughts on “প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করবেন ?”

  1. বর্তমানের চাকরির বাজারে কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতদের সংখ্যাই বেশী বলা চলে। তাই একটি চাকরির জন্য নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতারও অধিকারী হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা ইত্যাদি গুন নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে অন্যতায় চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি। আর একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য এই কন্টেন্টি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  2. চাকুরীর জন্য সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করা এবং সেরা হিসেবে নিজেকে উপস্হাপন করা। শিক্ষা ক্ষেত্রে বেসিক মজবুত করা এবং ইংরেজি,বাংলা, বিশ্ব পরিচিতি,গনিত ভালভাবে জানা।মৌখিকের জন্য পেশাদারদের পরামর্শ নেয়ার মাধ্যমে নিজেকে আগ্রহী হিসেবে উপস্হাপনের করা এবং কাংখিত চাকরী লাভ করা। লেখককে ধন্যবাদ মূল্যবান লেখার জন্য।

    Reply
  3. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে । যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত হবে।ভালো চাকরির জন্য তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা। ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সবল থাকতে হবে। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে। এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে চাকরির জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করতে হবে তা জানতে পারবো।

    Reply
    • চাকরির বাজারে প্রত্যাশিত চাকরি পেতে হলে নিজেকে শিক্ষাগত, শারীরিক, মনসিকভাবে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এই কনটেন্টটি পড়লে এই বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে।

      Reply
  4. বর্তমানে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতের পরিমাণ বেশি, তাই চাকরি করার জন্য নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যে,সবকিছুতেই অন্যদের চেয়ে বেশি যোগ্যতা সম্পন্ন হয়,শিক্ষার পাশাপাশি নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত হতে হবে,শরীর ও মন ঠিক থাকলে সবকিছুতেই ভালো করা যায়, তাই সবসময় নিজেকে সবদিক দিয়েই চেষ্টা চালিয়ে রাখতে হবে।

    Reply
  5. ভালো একটি প্রত্যাশা প্রায় সকলের। অনেকে আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে চাকরি পেয়ে থাকেন কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। যোগ্যতা সম্পন্ন লোকের সব ক্ষেত্রে চাহিদা আছে। আজকাল যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।
    ভালো চাকরির তিন ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা ।
    প্রতিনিয়ত নতুন কিছু সেটার মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  6. বর্তমান সময়ে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের তুলনায় শিক্ষিতদের পরিমাণ বেশি। তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত হবে।অনেকে পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে যা তাদের হতাশায় ডুবিয়ে দেয়। তাই ভালো চাকরি পেতে হলে অনার্সে পড়ার সময়ই চাকরির প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। ছাত্রজীবনেই কারেন্ট নিউজ, কারেন্ট এফেয়ার্স ইত্যাদি অধ্যয়নের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।চাকরির জন্য নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতারও অধিকারী হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা ইত্যাদি গুন নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে অন্যতায় চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি।প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করা যাবে ইনশাআল্লাহ।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। চাকরি প্রত্যাশি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য কন্টেন্ট টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করি।

    Reply
  7. ভালো একটি চাকরি পাওয়ার আশা সবারই থাকে।কিন্তু সবার আগে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।অনেকে মনে করে লেখাপড়া শেষ করে তারপর চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিবে এটাই সবচেয়ে বড় ভুল।ছাত্রজীবন থেকে কিভাবে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে সেই বিষয়ে পরিষ্কার ভাবে আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে সময় উপযোগী একটি আর্টিকেল উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  8. দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে । যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত হবে।ভালো চাকরির জন্য তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা। ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সবল থাকতে হবে। নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতারও অধিকারী হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আত্মবিশ্বাসী হতে হবে এবং আপনার প্রতিক্রিয়াগুলিকে পরিমার্জিত ভাবে উপস্থাপন করার ক্ষমতা তৈরি করতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।লেখক কে ধন্যবাদ মূল্যবান আর্টিকেলটি উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  9. প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় করতে হবে। নিজের স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করা যাবে ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  10. ভালো একটি চাকরির আশা সবাই করে
    । কিন্তু বর্তমান সময়ে ভালো কর্মক্ষেত্রের তুলনায় শিক্ষিত প্রার্থীদের সংখ্যা বেশি। ভালো একটি চাকরি পেতে হলে নিজেকে বিভিন্ন ভাবে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। পড়াশোনা র পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান প্রতি নিয়ত নতুন কিছু শেখার আগ্ৰহ থাকতে হবে। এছাড়াও নিজেকে কিভাবে আরো দক্ষ করতে হবে তা লেখক এ কন্টেনটি তে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। কন্টেনটি পড়ে আশা করি সবাই উপকৃত হবে।

    Reply
  11. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে আর্টিকেলটি পড়ুন। যে নিজেকে যত বেশী যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত। ভালো চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা থাকাও প্রয়োজন। আপনি যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সঠিক মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

    Reply
  12. মাশাআল্লাহ,, খুব সুন্দর একটি যুগোপযোগী আলোচনা।।
    পড়ালেখা শেষে চাকরি করবো এ জেনো প্রত্যেকটা মানুষের স্বপ্ন।।এই স্বপ্নকে সামনে নিয়ে কর্মমূখী হতে আমাদের থাকতে হবে অক্লান্ত পরিশ্রম।।আর এই পরিশ্রম বা চেষ্টা শুরু করতে হবে ছাত্র জীবন থেকে,, জানতে হবে পৃথিবীর সকল তথ্য।।বিশ্ব সম্পর্কে জানার পাশাপাশি অবশ্যই জানতে হবে বাং লা, ইংরেজি, গণিত।এছাড়া অন্যান্য পাঠ্য বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকাও ভালো।নিজেকে তৈরি করতে হবে যোগ্য হিসেবে, তবেই চাকরি পাওয়া সহজ হবে, ইনশাআল্লাহ। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি নিজেকে শারীরিক এবং মানসিক দিক দিয়ে সুস্থ রাখতে।

    Reply
  13. To land in your dream job in today’s competitive job market – you need the right mix of education, experience and other softer skills – including language skills – to really stand out.
    The article is full of information about how to make yourself more eligible in the current challenging job market.
    Thanks author for writing on such an time relevant topic.

    Reply
  14. বর্তমানের চাকরির বাজারে কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতদের সংখ্যাই বেশী বলা চলে।তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে ব্যাক্তি যতবেশি দক্ষ যে ব্যক্তি তত চাকরির বাজারে উন্মুক্ত। দক্ষ হতে হলে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে।দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করা যাবে।

    Reply
  15. বর্তমানের চাকরির বাজারে চাকরির চেয়েও শিক্ষিতদের সংখ্যাই বেশী ।তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে ব্যাক্তি যতবেশি দক্ষ যে ব্যক্তি তত চাকরির বাজারে উন্মুক্ত। দক্ষ হতে হলে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে।দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করা যাবে।

    Reply
  16. বর্তমানে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতের পরিমাণ বেশি।তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত হবে।প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে।লেখক এ কন্টেনটি তে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। কন্টেনটি পড়ে আশা করি সবাই উপকৃত হবে।

    Reply
  17. আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।ভালো চাকরির তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন। তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । আপনি যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

    Reply
  18. বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে দেখা যায় যে , একটি ভালো চাকরি কিভাবে পাওয়া যেতে পারে সেই প্রশ্ন আজ-কাল প্রায় সবার। অনেক ক্ষেত্রে, আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন কিন্তু তার সকল ক্ষেত্রে নয়। তবে গুরুত্বপূর্ণ কথা হল ভাল চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তোলা অতীব জরুরী | ভালো চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতার প্রয়োজন । লেখক কে এই কনটেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই কারণ চাকরি প্রত্যাশীর কাঙ্খিত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই কনটেন্টি পড়লে অনেকে উপকৃত হবে বলে আমি আশাবাদী।

    Reply
  19. প্রতিযোগিতামূলক ও ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা অর্জনও অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও নিজের লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত দক্ষতাও অর্জন করতে হবে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় এটি ভালো সাপোর্ট দেবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপনই এর সার্থকতা।
    চাকরি প্রত্যাশীর কাঙ্খিত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই কনটেন্টন্টি পড়লে অনেকে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ্।

    Reply
  20. প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হলেও পরিকল্পিত ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে সম্ভব। নিয়মিত পড়াশোনা, সময় ব্যবস্থাপনা, সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স আপডেট রাখা, এবং সফট স্কিল উন্নয়নের পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক প্রস্তুতি এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে এগিয়ে গেলে সাফল্য অর্জন সম্ভব। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য

    Reply
    • বর্তমানের চাকরির বাজারে চাকরির চেয়েও শিক্ষিতদের সংখ্যাই বেশী । তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। ভালো চাকরির তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন। তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । চাকরি প্রত্যাশীরা কাঙ্খিত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই কনটেন্টন্টি পড়লে অনেকে উপকৃত হবেন।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়ের সাথে যুগোপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট লেখার জন্য।

      Reply
  21. ভালো একটি চাকরি কীভাবে পাওয়া যেতে পারে সেই প্রশ্ন আজ-কাল প্রায় সবার। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে নয়। যাদের যোগ্যতা আছে তাদের সব ক্ষেত্রে চাহিদা আছে। আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে আর্টিকেলটি পড়ুন।লেখক কে এই কনটেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই কারণ চাকরি প্রত্যাশীর কাঙ্খিত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই কনটেন্টি পড়লে অনেকে উপকৃত হবে বলে আমি আশাবাদী।

    Reply
    • চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে থাকতে হবে বিভিন্ন দক্ষ্যতা।আপনি যে সেক্টরে চাকরি করতে আগ্রহী সেই বিষয়ে আপনাকে অবশ্যই যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।আর্টিকেলটার মাধ্যমে আমরা কিভাবে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে পারি সেটা সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।

      Reply
  22. বর্তমান সময়ে কোন জায়গায় প্রতিযোগিতা নেই?
    আর চাকরির বেলায় তো সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা।তাই প্রস্তুতিও নিতে হবে সবচেয়ে ভালো করে।
    আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি অনেক বিষয় মাথায় নিয়ে বুঝে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। আর এইরকম ছোট ছোট কয়েকটি বিষয় সুন্দর করে বুঝিয়ে লেখা হয়েছে এই কনটেন্টিতে। কনটেন্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হলাম।
    ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  23. ভালো একটা চাকরি কিভাবে পাওয়া যায় সেই প্রশ্ন আজ কাল প্রায় সবার। অনেকে আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পরেন। বর্তমানে চাকরির বাজারে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হলে অনার্স থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। অনেকেই ভুল করেন পড়াশোনা শেষ হওয়ার পর চাকরির প্রস্তুতি নেন এটা ঠিক না । কারণ একজন শিক্ষার্থীর যখন পড়াশোনা শেষ হয়ে তখন সে নানা রকম হতাশায় ভোগে ফলে কোনো দিকে আগাতে পারে না । ছাত্র জীবনে থেকেই কারেন্ট নিউজ, কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স অধ্যয়নের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে । চাকরির জন্য নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতার অধিকারী হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা , কম্পিউটার এর বেসিক দক্ষতা ইত্যাদি যোগ্যতা নিজের মধ্যে ধারন করতে হবে। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক, মানুষিক ভাবে যোগ্য হতে হবে । নিজে যে বিষয়ে আগ্ৰহী সেটাতে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে । তাহলেই নিজেকে কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে রাখা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  24. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।
    সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে।

    Reply
  25. ভালো চাকরি মানে সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার মতো। শিক্ষিত হলেই যে চাকরি পাবে এই ধারণাটা এদমি ভুল ভালো চাকরি পেতে হলে মোটা অংকের টাকাও তালিকায় রাখতে হয়।কিন্তু আমাদের সমাজে শিক্ষার হার বেশি কিন্তু যোগ্য লোকের খুব অভাব, চাকরির জন্য যেমন শিক্ষার প্রয়জন তেমনি গুরুত্বপূর্ণ হল নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গরে তুলা, এবং প্রতিনিয়ত নিজের স্কীল ও দক্ষতাকে বাড়াতে হবে যোগ্য লোকের চাহিদা প্রতিনিয়ত আছে সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করুন। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  26. ভালো একটি চাকরি পাওয়ার আশা সবারই থাকে।কিন্তু সবার আগে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।অনেকে মনে করে লেখাপড়া শেষ করে তারপর চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিবে এটাই সবচেয়ে বড় ভুল।ছাত্রজীবন থেকে কিভাবে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে সেই বিষয়ে পরিষ্কার ভাবে আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে সময় উপযোগী একটি আর্টিকেল উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  27. ভালো একটি চাকরি কিভাবে পাওয়া যেতে পারে সেই প্রশ্ন আজকাল প্রায় সবার। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টা লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপন করতে হবে। সত্যি লেখাটি অতুলনীয়।

    Reply
  28. পড়াশোনার শেষে প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর লক্ষ্য থাকে চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া।অনেকে পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য পড়াশোনা করে,এতে অনেকে হতাশ হয়ে পড়ে অনেক দেরি হওয়ার কারণে।প্রত্যাশিত চাকরির জন্য দরকার কিছু যোগ্যতা ও দক্ষতা,যা অনার্সের শুরু থেকেই প্রস্তুতি নিলে পরবর্তীতে আর হতাশ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটিতে টিপস গুলো সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  29. নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলার জন্য ভাল ভাবে পড়াশোনা করতে হবে।উচু লেবেল চাকরির জন্য মিনিমাম অনার্স বা ডিগ্রি সার্টিফিকেট অর্জন করা লাগবে ।চাকরির জন্য প্রস্তুত হতে হলে নিজেকে তৈরি করতে হবে।সকল বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে।যেমন বাংলা ,ইংরেজি ,গণিত ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করে নিতে হবে ।প্রতিনিয়ত আপ ডেট গুলোর উপর গুরুত্ব দিতে হবে।তাছারা আরও টিপস মেনে চললে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে ,ইনশাআল্লাহ।লেখককে এই লেখাটা উপহার দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  30. যাদের যোগ্যতা আছে তাদের সব ক্ষেত্রে চাহিদা আছে। আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিকে হস্তগত করতে নিম্নলিখিত কৌশলগুলি প্রয়োগ করুন।

    ভালো চাকরির তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন। তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । আপনি যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন।প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করুন। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  31. নিজেকে যে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত। ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ভালো চাকরি পেতে হলে ছাত্রজীবনেই চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

    Reply
  32. যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে চাকরির বাজার তার জন্য তত উন্মুক্ত। তাই কাঙ্ক্ষিত চাকরিকে হস্তগত করতে চাইলে উপর্যুক্ত কনটেন্ট এ বর্ণিত কৌশলগুলি প্রয়োগ করা যেতে পারে।

    Reply
  33. যেকোনো জব প্রস্তুতির জন্য ছাত্র জীবনের শুরুর সময়টা মোক্ষম সময় |
    পর্যাপ্ত সময় নিয়ে ফিজিক্যাল এবং মেন্টাল প্রিপারেশন নেওয়া যায় |ভাইবা বোর্ডের মোস্ট ইম্পোর্টেন্ট পার্ট হচ্ছে বাচনভঙ্গি, ভাষার স্পষ্টতা, এবং হ্যান্ডসাম ফিগার| আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, স্কিল |
    তাই একজন ছাত্র জীবন শুরু করার সময় থেকেই যদি ,তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নির্ধারণ করে সে অনুযায়ী ধাপে ধাপে সঠিক গাইডলাইনের মাধ্যমে, উপযুক্ত মেন্টরের মাধ্যমে, এগোতে থাকে যে , সে আজকের স্টুডেন্ট ,আগামীর অ্যাপ্লিকেন্ট| তাহলে তার ব্যাসিক নলেজ ,শারীরিক সুস্থতা, গঠন ,ভাষার কৌশল ,মানসিক গ্রোথ ,সবকিছু স্বপ্ন পূরণের মতো করে গড়তে থাকে | ভালো কিছু করা তার জন্য বাস্তব |কোন স্বপ্ন না|এবং এজন্য বাবা মা হিসেবে প্রয়োজন উত্তম প্যারেন্টিং কৌশল | মাস্টার্সের শেষে কেউ যদি রাতদিন এক করে ভালো চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেয়, তবুও সেখানে স্বপ্ন ,স্বপ্ন থেকে যাওয়ার চান্স বেশি |

    Reply
  34. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। ভালো চাকরির তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন। তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা ।চাকরির জন্য প্রস্তুত হতে হলে নিজেকে তৈরি করতে হবে।সকল বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে।যেমন বাংলা ,ইংরেজি ,গণিত ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করে নিতে হবে ।প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে।নিজে যে বিষয়ে আগ্ৰহী সেটাতে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। এছাড়াও নিজেকে কিভাবে আরো দক্ষ করতে হবে তা লেখক এ কন্টেন্টটি তে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। কন্টেনটি পড়ে আশা করি সবাই উপকৃত হবে।

    Reply
  35. প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়া একটি চ্যালেঞ্জিং এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া। বর্তমান যুগে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি, এবং সফল হতে হলে পরিকল্পিত ও সংগঠিতভাবে প্রস্তুতি নেওয়া অপরিহার্য। যে কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হতে হলে কেবলমাত্র জ্ঞান অর্জন নয়, বরং মানসিক দৃঢ়তা, সময় ব্যবস্থাপনা এবং কৌশলগত চিন্তাভাবনাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক দিকনির্দেশনা, পর্যাপ্ত অনুশীলন এবং আত্মবিশ্বাসের সমন্বয়ে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করা সম্ভব। প্রস্তুতির প্রতিটি ধাপে কৌশলগতভাবে এগোতে হবে এবং সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
    উপরোক্ত কন্টেন্ট থেকে একজন চাকরিপ্রার্থী সহজেই প্রতিযোগিতা মূলক চাকরির কৌশলগত বিভিন্ন ধাপ সম্পর্কে ধারণা পাবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়োপযোগী এমন একটি আর্টিকেলের জন্য।

    Reply
  36. বর্তমান চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি সুতরাং অনেকেই অসাদু উপায় অবলম্বন করে চাকরি করে,তবে প্রকৃত মেধাবীদের পরিকল্পিত ও সুন্দর সুগঠিত পদক্ষেপ নেওয়া এবং লক্ষ্য স্থির করা।ভালো চাকরির জন্য ৩ স্থরের যোগ্যতার প্রয়োজন তা হলো শিক্ষাগতো যোগ্যতা, শারিরীক এবং মানসিক যোগ্যতা প্রয়োজন।চাকরির জন্যে নিজেকে খুব ভালো করে প্রস্তুত নেওয়া দরকার।বাংলা,ইংরেজি, গনিতের সহ সাধারন জ্ঞান খাুব ভালো করে বুঝে বুঝে পড়া।নতুন নতুন বিষয় জানার আগ্রহ থাকা।প্রকৃত মেধাবীদের আজ খুবই প্রয়োজন,যে যতে বেশি যোগ্যতা অর্জন করবে তার জন্য চাকরির বাজার উন্মুক্ত। কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  37. বর্তমানের চাকরির বাজারে চাকরির চেয়েও শিক্ষিতদের সংখ্যাই বেশী । তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। ভালো চাকরির তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন। তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । চাকরি প্রত্যাশীরা কাঙ্খিত চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে এই কনটেন্টন্টি পড়লে অনেকে উপকৃত হবেন।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়ের সাথে যুগোপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  38. বর্তমানে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগীতা দেখা যায় চাকরীর বাজারে, ১ টি সিটের পিছনে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী যুদ্ধে লিপ্ত হয়, এর পাশাপাশি অনেকে আবার লিপ্ত হন আর্থিক কেলেঙ্কারিতে। তাই একটি চাকরির জন্য নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতার অধিকারীও হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা ইত্যাদি গুন নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে এবং নিজের মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা বৃদ্ধি করতে হবে। অন্যথায় চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি। আর একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য এই কন্টেন্টি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  39. ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সবল থাকতে হবে। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে।বর্তমানে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগীতা দেখা যায় চাকরীর বাজারে, ১ টি সিটের পিছনে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী যুদ্ধে লিপ্ত হয়, এর পাশাপাশি অনেকে আবার লিপ্ত হন আর্থিক কেলেঙ্কারিতে। তাই একটি চাকরির জন্য নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতার অধিকারীও হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা ইত্যাদি গুন নিজের মধ্যে ধারণ করতে হবে এবং নিজের মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা বৃদ্ধি করতে হবে।

    Reply
  40. বদলে গেছে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ধরন। তাই এ প্রতিযোগিতায় ঠিকে থাকতে বদলাতে হবে নিজেকেও। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। চাকুরির জন্য ভালো ফলাফল এর পাশাপাশি প্রয়োজন শারিরীক ও মানসিক সুস্থতা।চাকিরর জন্য নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতার অধিকারী হতে হবে যেমনঃপ্রযুক্তিগত দক্ষতা।এছাড়াও বিষয় ভিত্তিক প্রস্তুতি,সাক্ষাতকার এর প্রস্তুতি সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখতে হবে।প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে কনটেন্টটি খুব উপকারী ভূমিকা পালন করবে।

    Reply
    • ভালো চাকরির পাওয়ার জন্য নিজেকে সবসময় প্রস্তুত রাখতে হয়। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগীতা দেখা যায় চাকরীর বাজারে, ১ টি সিটের পিছনে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী। তাই চাকরির এই প্রতিযোগিতায় নিজেকে সবসময় এগিয়ে রাখতে হবে। চাকুরির জন্য ভালো ফলাফল এর পাশাপাশি প্রয়োজন শারিরীক ও মানসিক সুস্থতা। ভালো চাকরির জন্য পড়াশুনার পাশাপাশি অন্যনো দক্ষতা থাকতে হবে যেমন – সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটার এর বেসিক, সাবলীল ভাবে কথা বলা ইত্যাদি। প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে কনটেন্টটি খুব উপকারী ভূমিকা পালন করবে।

      Reply
  41. আসসালামু আলাইকুম
    বর্তমান সময়ে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের তুলনায় শিক্ষিতদের পরিমাণ বেশি। তাই ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। যারা চাকরির প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছে তাদের জন্য লেখাটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি।

    Reply
  42. ভালো একটি চাকরি সকলের কাঙ্খিত। আর কাঙ্খিত চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা ও গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ভাল একটি চাকরির জন্য সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপন করতে হবে। চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য এই কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী হবে । এমন একটি লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  43. ভাল একটি চাকরির আশা সবাই করে।কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে দেখা যায় যে ,ভাল কর্মক্ষেত্রের তুলনায় শিক্ষিত প্রার্থীদের সংখ্যা বেশি। 
    ভাল চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে । যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত হবে।প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে।নিয়মিত পড়াশোনা, সময় ব্যবস্থাপনা, সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স আপডেট রাখা এবং সফট স্কিল উন্নয়নের পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  44. লেখাপড়া শেষ করার পর সকলেই ভালো একটা চাকরির প্রত্যাশা করে থাকে। ভালো চাকরির জন্য শুধু আশা করে থাকলেই চাকরি হবে না বরং এর জন্য আগে নিজেকে সম্পুর্ণ প্রস্তুত করতে হবে। নিজের দক্ষতা এবং যোগ্যতা বৃদ্ধি করে নিজেকে উপযুক্ত হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এর জন্য করনীয় সম্পর্কে জানতে আলোচ্য বিষয় সকলেরই ভালো করে পড়া উচিত।

    Reply
    • ভালো একটি চাকরি কীভাবে পাওয়া যেতে পারে সেই প্রশ্ন আজ-কাল প্রায় সবার। চাকরির বাজারে প্রত্যাশিত চাকরি পেতে হলে নিজেকে শিক্ষাগত, শারীরিক, মনসিকভাবে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। আপনি যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এর থেকে আমরা জানতে পারি প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করা যায়।

      Reply
  45. বর্তমানে শিক্ষিতের ভিড়ে যোগ্যতার অনেক বেশি গুরুত্ব। তার সাথে যদি ম্যানেজিং ক্ষমতা থাকে এবং তার সেরাটা যদি কোনো ভাবে সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারে তাহলে তার জন্য চাকরীর বাজারটা অন্যদের চাইতে কিছুটা হলেও সহজতর হয়।

    Reply
  46. বর্তমানে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতের পরিমাণ বেশি, তাই চাকরি করার জন্য নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যে,সবকিছুতেই অন্যদের চেয়ে বেশি যোগ্যতা সম্পন্ন হয়,
    শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । আপনি যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করুন। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।
    আর্টিকেলটার মাধ্যমে আমরা কিভাবে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে পারি সেটা সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  47. শুধু মাত্র আমাদের দেশে নয় সারা বিশ্বের চাকরির বাজার অনেক প্রতিযোগিতা মূলক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। ভালো একটি চাকরির জন্য প্রার্থির সংখ্যা অনেক বেশী। অর্থাৎ পদের চেয়ে প্রার্থির সংখ্যা অনেক বেশী। অনেক ক্ষেত্রে কেউ কেউ অসাধু উপায় অবলম্বন করে চাকরি করছে। তাহলে, এই প্রতিযোগিতা মূলক বাজারে একজন প্রার্থিকে যোগ্যতম করে তুলতে হবে। একটি ভালো চাকরির জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপশি নিজেকে যোগ্য করে তোলার জন্য শারিরীক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। এছাড়া প্রযুক্তিগত দক্ষতা, ভাষাগত দক্ষতা, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি যেমন বাংলা, ইংরেজী, সাধারণ জ্ঞান ইত্যাদি ইত্যাদি। সবশেষে আমরা বলতে পারি যে, প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকলেই সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আমরা একজন সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করে নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবো ইনশা আল্লাহ। কনটেন্টটি পড়ে আমার অনেক উপকার হয়েছে। আপনাদেরও হবে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  48. চাকরি নিয়োগে অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের অভাব। তাই প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে দেখতে হলে অবশ্যই উপযুক্ত দক্ষতা প্রমাণ সাপেক্ষে সেরা প্রার্থী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে। চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আর্টিকেলটি হতে পারে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এজন্য লেখক কে ধন্যবাদ। প্রার্থী তার কাঙ্খিত চাকরি হস্তগত করতে প্রস্তুতি হিসেবে আর্টিকেলটিতে উল্লেখিত কৌশলগুলো অবলম্বন করে উপকৃত হতে পারে।

    Reply
  49. প্রতিযোগিতা মূলক চাকরির বাজারে ভালো চাকরি পেতে হলে নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।অনেক ক্ষেএে টাকার মাধ্যমে অনেকে চাকরি পেলেও কিন্তু তা সকল ক্ষেএে হয় না।ভালো চাকরি পেতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতার প্রয়োজন।
    নিজেকে যোগ্য ও সেরা প্রার্থী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখা,সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছাতে হবে। এই আর্টিকেলে লেখক সেই বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন।

    Reply
  50. বর্তমান চাকরির বাজারে প্রত্যাশিত চাকরি পেতে হলে অবশ্যই নিজেকে সব দিক দিয়ে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। সে ক্ষেত্রে শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতাকে বোঝায় না পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতাকে-ও বোঝায়। কারণ বর্তমান চাকরির বাজারে মানুষের মধ্যে প্রতিযোগিতা প্রচুর। যার দক্ষতা বেশি সেই এগিয়ে থাকে বেশি। লেখকের এই আর্টিকেলটি আমার জন্য অনেক কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হবে। কারণ এই চাকরির প্রতিযোগিতায় বর্তমানে আমিও আছি। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি নিজেকে চাকরির জন্য প্রস্তুত করতে পারবো ইন শাহ্ আল্লাহ। যারা বর্তমানে চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি আমার মতোই কার্যকর হবে ইন শাহ্ আল্লাহ। নিজের যোগ্যতা ও সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে লেখকের আর্টিকেলটি কাজে আসবে। চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে সঠিক নির্দেশনা দিবে।

    Reply
  51. চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলার পাশাপাশি নিজের মধ্যে আগ্রহ থাকতে হবে। আগ্রহই পারে চাকরির প্রার্থীর মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতায় গড়ে তুলতে। আর নিজেকে যে যত বেশি যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত হবে। তাই সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপন করুন।

    Reply
  52. প্রতিযোগিতামূলক এই বিশ্বে যেকোন ভাল কিছু পেতে হলে লক্ষ্য স্থির রেখে সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয়।যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করতে হয় ।ভালো একটি চাকরি পাওয়ার লক্ষ্যে সফল হওয়ার জন্য এই কন্টেন্ট টি অত্যন্ত সহায়ক হবে আশা করি। অতি চমৎকার ভাবে এখানে কিছু কৌশল লিখা হয়েছে যা চাকরিপ্রার্থীদের অবশ্যই অবলম্বন করতে হবে।

    Reply
  53. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তুলতে হয়। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে চাকরির বাজার তার জন্য ততই উন্মুক্ত। অনেকে পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে যা তাদের হতাশায় ডুবিয়ে দেয়। তাই ভালো চাকরি পেতে হলে অনার্সে পড়ার সময়ই চাকরির প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করুন। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন।

    Reply
  54. ভালো চাকরি পেতে যাদের যোগ্যতা আছে তাদের সব ক্ষেত্রে চাহিদা আছে। আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।যদি শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য থাকে তবেই ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে পৌছানো সম্ভব হবে ইংশা আল্লাহ। এ আর্টিকেলটিতে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে লেখক এ বিষয়ে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  55. বর্তমান সময়ে কোন জায়গায় প্রতিযোগিতা নেই? আর চাকরির বেলায় তো সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা। তাই প্রত্যাশিত চাকরি টি পেতে হলে অবশ্যই নিজেকে দক্ষ এবং যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে চাকরির বাজার তার জন্য ততই উন্মুক্ত।সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করুন। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  56. একটি মানসম্পন্ন ভালো চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিকভাবে সুস্থ ও মানসিকভাবে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি সঠিক লক্ষ্য স্থির করা,দক্ষতার নানাদিক যেমনঃ সফট স্কিল, তথ্যপ্রযুক্তি, ভাষা ও নেটওয়ার্কিং দক্ষতা বৃদ্ধি করা ,সক্ষমতা ও দক্ষতা উপস্থাপন করার জন্য কাজ, প্রকল্প এবং কৃতিত্ব প্রদর্শন করে এমন একটি পোর্টফোলিও তৈরি করা, ইন্টারভিউ এর বিভিন্ন কৌশল এবং নিয়োগকারি প্রতিষ্ঠানের মান, লক্ষ্য এবং অবস্থান সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকা, সময়ের সাথে আপডেট থেকে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখে সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে অন্যদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে রেখে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে এই আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন,যা অনুসরণ করলে চাকরিপ্রার্থী সকল মানুষ সফলতার সাথে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে এবং ড্রীম জব পেতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  57. এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী আলোচনা। চাকরি পাওয়ার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা, শারীরিক সুস্থতা এবং মানসিক স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি, নিজেকে ক্রমাগত দক্ষ করে তোলা এবং নতুন কিছু শেখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া খুবই প্রয়োজনীয়। এই পরামর্শগুলো অনুসরণ করে একজন ব্যক্তি তার কাঙ্ক্ষিত চাকরি অর্জনে সফল হতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  58. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। যে নিজেকে যত দক্ষ করে গরে তুলবে তার চাকরি বাজারে উন্মুক্ত। ভালো চাকরি পেতে হলে ছাত্রজীবনেই চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

    Reply
  59. ভালো চাকরি পেতে হলে শিক্ষাগত, শারীরিক এবং মানসিক যোগ্যতা প্রয়োজন। শিক্ষাজীবনেই প্রস্তুতি শুরু করে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, ভালো ফলাফল অর্জন, এবং নৈতিক ও মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। নিয়মিত ইন্টার্নশিপ, বিভিন্ন কোর্স এবং নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন এবং প্রস্তুতি নিয়ে চাকরির জন্য প্রস্তুত হওয়া উচিত। নিবন্ধটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  60. এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট। বর্তমানে চাকরি পেতে হলে ভালো শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে এবং পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক শারীরিক ও মানসিক সুস্থ থাকতে হবে। এবং প্রত্যাশিত চাকরি পেতে নিজেকে সেই ভাবেই শিক্ষাগত দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

    Reply
  61. চাকুরির প্রতিযোগিতায় নামার পূর্বে নিজেকে প্রস্তুত করা প্রয়োজন ।
    শরীর- মন সুস্থ রাখার প্রচেষ্টার পাশাপাশি যোগ্যতা-অভিজ্ঞতায় নিজেকে করতে হবে প্রাজ্ঞ।
    প্রথমে নিজের লক্ষ্য স্থির করতে হবে। সেই অনুযায়ী নিজের শিক্ষা ও জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে হবে। ভাষা শুদ্ধতা, সঠিক নেটওয়ার্কিং এ দক্ষ হতে হবে। প্রযুক্তি জ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান , কাজের অভিজ্ঞতার জ্ঞান, সাক্ষাৎকার প্রদান পদ্ধতি ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান প্রবৃদ্ধি করা। তবেই সফল হওয়া সম্ভব চাকুরির প্রতিযোগিতায় নিজেকে যোগ্য আসনে অধিষ্ঠিত করার ইনশাআল্লাহ্‌।

    Reply
  62. যাদের চাকুরী সম্পর্কে ভালো জ্ঞান বা ধারণা নেই। যার কারণে তিনি প্রাপ্ত কোন চাকরি পান না। এই কনটেন্টি থেকে ধারণা নিলে তিনি অনেক উপকৃত হবেন।

    Reply
  63. প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে তুলার কোন বিকল্প কিছু নেই। একজন চাকরি প্রার্থী নিজেকে যতবেশি যোগ্য করে তুলবে, চাকরির বাজার তাঁর জন্য ততো উন্মুক্ত হবে। তাই চাকরি প্রার্থীকে শারীরিক, শিক্ষাগত ও মানসিক যোগ্যতার পাশাপাশি লক্ষ্য স্থির করণ, ভাষা, প্রযুক্তি, বিষয়ভিত্তিক, সাধারণ জ্ঞান ও কাজের অভিজ্ঞতার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

    Reply
  64. ভালো চাকরি পেতে হলে শিক্ষাগত, শারীরিক এবং মানসিক যোগ্যতা প্রয়োজন। প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে তুলার কোন বিকল্প কিছু নেই। একটি মানসম্পন্ন ভালো চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিকভাবে সুস্থ ও মানসিকভাবে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।যাদের চাকুরী সম্পর্কে ভালো জ্ঞান বা ধারণা নেই। এই কনটেন্টি থেকে ধারণা নিলে তিনি অনেক উপকৃত হবেন।

    Reply
  65. বর্তমান চাকরির বাজারে চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য উপকারী একটি আর্টিকেল এটি।
    ভালো চাকরির জন্য প্রয়োজন ৩টি বিষয়ে পারদর্শী হওয়া। শারীরিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

    কাঙ্খিত চাকরি অর্জন করার জন্য নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।কীভাবে নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলা সম্ভব তাই লেখক এই কনটেন্ট এ উপস্থাপন করেছেন।

    ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  66. প্রতিযোগিতামূলক ভালো চাকরির জন্য একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি একাডেমিক শিক্ষার বাইরের বিষয়গুলোতেও জ্ঞান অর্জন এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যেমন, চাকরি বিষয়ক বিভিন্ন জ্ঞান, ইতিহাস সম্পর্কিত জ্ঞান, প্রযুক্তিগত দক্ষতা, ইংরেজিতে কথা বলতে পারার দক্ষতা ইত্যাদি। এছাড়াও শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুতি থাকতে হবে। কন্টেন্টটিতে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করা যায় তার চমৎকার বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। চাকরি ইচ্ছুকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  67. যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত। শারীরিকভাবে সুস্থ, উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং মানসিক ভারসাম্য রাখেন তবেই আপনি ভালো চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য পাঠ্যপুস্তক, সংবাদ, পূর্ব প্রশ্নপত্র পড়ুন। নিজের জীবনবৃত্তান্ত এবং পোর্টফোলিও তৈরি করুন। নতুন কিছু জানার আগ্রহ তৈরি করুন। তবেই আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরি পাবার সম্ভবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে।

    Reply
  68. বর্তমানে দেশে কর্মসংস্থানের তুলনায় বেকারত্বে হার অনেক বেশী যার দরুন চাকরির বাজারে দিনদিন প্রতিযোগিতার বেড়ে চলেছে। শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যা দিয়ে চাকরির বাজারে টিকে থাকা সম্ভব নই। নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারলে চাকরির বাজারে বাকিদের থেকে অনেকাংশে এগিয়ে থাকা সম্ভব। কনটেন্টটিতে লেখক যেসব তুলে ধরেছেন। কনটেন্টটি চাকরি প্রত্যাশীদের উপকারে আসবে!

    Reply
  69. বর্তমানে চাকরির বাজার একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজার। এই সময়ে ভালো মানের চাকরি পেতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা, শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা এবং যোগ্যতাসহ কিছু বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও কিছু চাকরি আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে হয়ে থাকে। আমি মনে করি যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জন করে চাকরি পাওয়া খুবই সহজ। লেখকের এই বিষয়বস্তু খুবই চমৎকার। খুব দ্রুত চাকরি পেতে এই লেখকের বিষয়বস্তু অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয় ।

    Reply
  70. বর্তমানে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজের কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে হলে নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে তুলতে হবে। কারণ, যার যোগ্যতা যতটা বেশি, তার চাকরির বাজার ততটাই উন্মুক্ত। ভালো চাকরির আবেদন করতে হলে উপযুক্ত শিক্ষাগত যোগ্যত, শারীরিকভাবে সুস্থতা এবং মানসিক ভারসাম্য এই তিন স্তরের যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। ইদানিং আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে চাকরি পেলেও তা কিন্তু সকল ক্ষেত্রে কার্যকর নয়।
    এই কনটেন্টটি পড়ে জানতে পারলাম, আর্থিক কেলেঙ্কারি ছাড়াও নিজেদের যোগ্যতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কাঙ্খিত চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  71. একটি ভাল চাকরি পাওয়ার আকাঙ্খা সবার থাকে। নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পেতে মানুষকে নানারকম পরিস্থিতির শিকার হতে হয়। ভাল চাকরি পাওয়ার জন্য মানুষকে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকতে হয়। নতুন কিছু শেখার অদম্য চেষ্টা থাকতে হয়। তাহলেই কেবল ভাল চাকরি পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  72. যাদের যোগ্যতা আছে তাদের সব জায়গায় চাহিদা রয়েছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যতবেশি যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার জন্য চাকরির বাজার ততবেশি উন্মুক্ত।
    ভালো জায়গায় চাকরি পেতে হলে প্রথমেই নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হবে। সর্বদা নিজের দক্ষতা বৃদ্ধির উপায় খুঁজতে হবে এবং বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

    Reply
  73. বর্তমান প্রতিযোগিতার যুগে চাকরির জন‍্য নিজেকে যোগ‍্য হিসাবে গড়ে তোলা অতীব জরুরি। শিক্ষাগত যোগ‍্যতা ও দক্ষতার পাশাপাশি মানসিক শক্তি, সাহস ও চেষ্টার দরকার। নিজেকে চাকরীর জন‍্য কিভাবে আরো দক্ষ করবেন, লেখক এই কন্টেন্টে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আশাকরি এই কন্টেন্টের মাধ‍্যমে সকলেই অনেক উপকৃত হবে।

    Reply
  74. প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে তোলার কোন বিকল্প কিছু নেই। একজন চাকরি প্রার্থী নিজেকে যতবেশি যোগ্য করে তুলবে, চাকরির বাজার তাঁর জন্য ততো উন্মুক্ত হবে। ভালো একটি চাকরির আশা সবাই করে কিন্তু বর্তমান সময়ে ভালো কর্মক্ষেত্রের তুলনায় শিক্ষিত প্রার্থীদের সংখ্যা বেশি। ভালো একটি চাকরি পেতে হলে নিজেকে বিভিন্ন ভাবে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান প্রতি নিয়ত নতুন কিছু শেখার আগ্ৰহ থাকতে হবে। এছাড়াও নিজেকে কিভাবে আরো দক্ষ করতে হবে তা লেখক এ কনটেন্টটিতে যেসব বিষয় তুলে ধরেছেন। কনটেন্টটি চাকরি প্রত্যাশীদের অনেক উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।
    এজন্যে লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  75. আসসালামু আলাইকুম।
    ভালো একটা চাকরির প্রত্যাশা সবারই থাকে।সেই প্রত্যাশ্যাকে পূরন করার জন্য নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হবে। আর যোগ্য মানুষের সব জায়গাতেই চাহিদা আছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে তুলতে হবে। তাহলেই চাকরির বাজার আপনার জন্য উন্মুক্ত।
    শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতা এবং মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে,তাহলেই ভালো চাকরির আবেদন করতে পারবেন।
    মোটকথা, প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে।

    লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য। চাকরি আগ্রহীদের এই কন্টেন্টি অনেক উপকারি।

    Reply
  76. ভালো চাকরির জন্য যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।ভালো চাকরির জন্যে তিন স্তরে যোগ্যতার প্রয়োজন-তা হলো , শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । প্রতিযোগিতামূলক চাকরির ক্ষেত্রে নিজেকে কাঙ্খিত অবস্থানে অধিষ্ঠিত করতে হলে তিন স্তরেই যোগ্যতা বৃদ্ধি করতে হবে, যা লেখক বিস্তারিতভাবে তার লেখনীতে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে সময় উপযোগী এমন একটি কনটেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  77. প্রতিযোগিতামূলক চাকরি পরীক্ষার্থীদের জন্য কন্টেন্টটি খুবই উপকারী । এবং চাকরি প্রস্ততি নিতে অনেক সাহায্য করবে।

    Reply
  78. বর্তমান সময়ে শিক্ষিত মানুষের চেয়ে দক্ষ মানুষের বড়ই অভাব। শিক্ষা অর্জনের পাশা-পাশি আমাদেরকে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। একাডেমিক শিক্ষার সাথে সাথে কমপিউটারে বেসিক জ্ঞান,কনটেন্ট রিডিং,প্রযুক্তিগত জ্ঞান বৃদ্ধি করে নিজেকে শারীরিক ও মানুসিক ভাবে গড়ে তুলতে হবে।আজকের বৈশ্বিক চাকরির বাজারে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনুশীলন এবং চর্চার মাধ্যমে আপনার ভাষার দক্ষতা উন্নত করতে সময় বিনিয়োগ করুন। সম্ভব হলে আপনি IELTS করে রাখতে পারেন। লেখককে অনেক ধন্যবাদ সময় উপযোগি কনটেন্ট আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  79. বর্তমানে চাকরির ক্ষেত্রে যে যত দক্ষ ও যোগ্য তার ভাল চাকরি পাবার সম্ভবনা তত বেশি।এক্ষেত্রে তিন স্তরের যোগ্যতা দেখা হয়(শিক্ষাগত,শারিরীক ও মানসিক)।প্রতিযোগিতামুলক চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে নিজের লক্ষ স্থির করতে হবে এবং কিছু অতি প্রয়োজনীয় বিষয়ের ওপর দক্ষতা আনা অতীব জরুরী।নিত্য নতুন কিছু শেখার ইচ্ছা ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে পারলে নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করা সহজ ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  80. চাকরির ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা যেমন থাকতে হয় তেমনি মানসিক ও শারিরীক যোগ্যতাও থাকতে হয়।তেমনি আমাদের মনে নতুন কিছু শেখার ইচ্ছাশক্তি ও থাকতে হবে।এখানে প্রতিযোগিতামুলক চাকরির জন্য কিভাবে আমরা নিজেদের প্রস্তুত করতে পারি তা বিশ্লেসন করা হয়েছে।

    Reply
  81. ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা খুবই প্রয়োজন । যে নিজেকে যত বেশী যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত। বর্তমান চাকরির বাজারে দুর্নীতি থাকলেও, একজন দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তির চাহিদাই বেশি। ভালো চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা থাকাও প্রয়োজন।

    Reply
  82. বর্তমান বিশ্বে ভালো চাকরি পাওয়া সোনার হরিণ। প্রতিযোগিতা মূলক এই বিশ্বে ভালো চাকরির জন্য নিজেকে শারীরিক ও মানসিক দিকে প্রস্তুত করতে হবে। ভালো লেখাপড়া করার পাশাপাশি নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। এই আর্টিকেলটি এমন একটি আর্টিকেল। এই আর্টিকেলটি পড়লে নিজেকে ভালো চাকরির জন্য দক্ষ করে তুলতে পারবে। এই আর্টিকেলটি বর্তমান বিশ্বে সবার জন্য উপকৃত একটি আর্টিকেল। আর্টিকেলটি লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  83. বর্তমানে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতের পরিমাণ বেশি, তাই ভালো চাকরির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত। ভালো চাকরির জন্য তিন ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি প্রয়োজন শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতারও অধিকারী হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা ইত্যাদি অন্যথায় চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করা যাবে ইন শা আল্লাহ। নিজেকে চাকরীর জন‍্য কিভাবে আরো দক্ষ করবেন, লেখক এই কন্টেন্টে বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আশাকরি এই কন্টেন্টের মাধ‍্যমে সকলেই অনেক উপকৃত হবে।

    Reply
  84. সেই প্রশ্ন আজ-কাল প্রায় সবার। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আর্থিক কেলেঙ্কারির মাধ্যমে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে নয়। যাদের যোগ্যতা আছে তাদের সব ক্ষেত্রে চাহিদা আছে। আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো ভালো চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ করে গড়ে তোলা। যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত।আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিকে হস্তগত করতে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে তা এই কনটেন্টে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  85. বর্তমানে চাকরির বাজারে ভালো কর্মক্ষেত্রের চেয়ে শিক্ষিতের পরিমাণ বেশি, তাই চাকরি করার জন্য নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যে,সবকিছুতেই অন্যদের চেয়ে বেশি যোগ্যতা সম্পন্ন হয়,শিক্ষার পাশাপাশি নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত হতে হবে,শরীর ও মন ঠিক থাকলে সবকিছুতেই ভালো করা যায়, তাই সবসময় নিজেকে সবদিক দিয়েই চেষ্টা চালিয়ে রাখতে হবে। চাকরির বাজারে প্রত্যাশিত চাকরি পেতে হলে নিজেকে শিক্ষাগত, শারীরিক, মনসিকভাবে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এই কনটেন্টটি পড়লে এই বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে।

    Reply
  86. বর্তমানে দেখা যায় আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রে চাকরি হয়।তবে তা সব জায়গায় না।সব জায়গায়ই যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তির চাহিদা রয়েছে। তাই ভালো চাকরির জন্য প্রয়োজন নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা।যে নিজেকে যত বেশি যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে পারবে সে তত সহজেই খুব ভালো চাকরি পেতে পারে।

    Reply
  87. ভালো একটি চাকরি পাওয়ার আশা সবারই থাকে। কিন্তু সবার আগে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। অনেকে মনে করে লেখাপড়া শেষ করে তারপর চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিবে, এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করতে হবে। নিজের স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। সার্বিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজেকে সেরা প্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে। তাহলেই নিজেকে একটি কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে অধিষ্টিত করা যাবে। ছাত্রজীবন থেকে কিভাবে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে সেই বিষয়ে পরিষ্কার ভাবে আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  88. ভালো চাকরিতে সুযোগ পেতে হলে কিছু বেসিক বিষয় থাকা আবশ্যক।পড়াশোনার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক ভাবে সবল থাকা জরুরি।
    ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দরভাবে কথাগুলো ফুটিয়ে তোলার জন্য।

    Reply
  89. একজন চাকুরি প্রার্থীকে অবশ্যই শারীরিক, মানসিক ও শিক্ষাগত যোগ্যতার অধিকারি হতে হবে। কিভাবে মানসিক ও শারীরিক ভাবে একজন চাকরি প্রার্থী যোগ্য হবেন সেই সম্পর্কে সঠিক তথ্য তুলে ধরার জন্য লেখকে ধন্যবাদ। আমি মনে করি চাকুরী প্রার্থীরা এই তথ্য গুলোর মাধ্যমে উপকৃত হবে এবং নিজেদেরকে আরো যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারেন।

    Reply
  90. বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য মানুষের বড় ধরনের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। গতানুগতিক শিক্ষার চেয়ে কারিগরি বিভিন্ন ‍দিক বিষয়ে একজন মানুষকে অনেকটা এগিয়ে রাখে । যে নিজেকে যত যোগ্য করে গড়ে তুলবে তার চাকরির বাজার তত উন্মুক্ত। ভালো চাকরির জন্য তিন ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন। শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি প্রয়োজন শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা । নিজেকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখার জন্য গতানুগতিক একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতারও অধিকারী হতে হবে যেমন ইংরেজিতে কথা বলা, কম্পিউটারের বেসিক দক্ষতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাবলীলভাবে কথা বলার দক্ষতা ইত্যাদি অন্যথায় চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি। প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার চেষ্টায় লেগে থাকতে হবে।

    Reply

Leave a Comment