কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার

Spread the love

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি শোনামাত্রই এত সহজে তার অর্থ বোধগম্য হওয়ার কথা নয়, কারন এটি একটি বিশুদ্ধ বাংলা শব্দ এর দ্বারা আধুনিক প্রযুক্তির পরিভাষা ও ব্যবহার উদ্দেশ্য। তাই আসুন আধুনিক প্রযুক্তির ভাষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর ইংরেজি অর্থ হল  , আরবি হল الذكاء الاصطناعي 

আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারেন। এটি এখন বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে বিষয়ভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক পাঠ্যপুস্তকরূপ গণ্য হয়। যেমন বাংলাদেশে ১৯/০৭/২০২৩ তারিখে চ্যানেল24 কর্তৃপক্ষ তারা তাদের সংবাদ সরাসরি পাঠ করাইয়াছে একটি রোবটের দ্বারা যার নাম অপরাজিতা। এবং বিভিন্ন সফটওয়ার ও টুলস এর এমন ব্যবহার যা মানুষের দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ও নিখুঁত ভাবে কাজ করবে, অনুরূপভাবে কম্পিউটার ও যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহৃত এমনকি যুদ্ধবিমান সহ আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা প্রযুক্তি যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্ততা আর ইংরেজিতে  Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে।

ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার

 আমরা বাংলায় খুব সহজেই ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার বলে থাকি যাকে ইংরেজিতে The Future Job Market এটার মানে হল কোন একটি জিনিষের তার আগামী দিনকাল কেমন হবে? কেমন চলবে? কেমন গ্রহণযোগ্যতা পাবে? কেমন হবে তার প্রসার ও বিস্তৃতি? কেমন হবে তার মূল্যায়ন ইত্যাদি নিয়মতান্ত্রিক ও যৌক্তিকতার সহিত আগামী দিনের পরিকল্পনা কর্মপদ্ধতি নিয়ে ভাবা ও গবেষনা করাকেই সহজে বুঝায়, 

তাই এখন আসুন সহজে বুঝি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার বলতে কি বুঝায় সহজে বুঝি?

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার:- AI প্রযুক্তির এমন আশ্চর্যজনক ব্যবহার ও চাহিদাসম্মত অবস্থান যেখানে তার চাহিদা কোন পর্যায়ে যাবে? কেমন হবে? আর ব্যবহারিক কর্মক্ষেত্র কেমন হবে? সেটা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে তার অবস্থান, চাহিদা ও কর্মক্ষেত্রই মূখ্য উদ্দেশ্য।

কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা(AI) এর কারনে বিশ্বের উন্নতশীল রাষ্ট্রসহ সব জায়গায় ই তার প্রভাব পড়বে যার কারনে বিভিন্ন কর্মক্ষেতে মানব কর্মীর প্রয়োজনীয়তা হ্রাস পাবে। এবং বিভিন্ন কর্মস্থলে মানব কর্মী, শ্রমিক চাটাই করার প্রয়োজনীয়তা দিনদিন বাড়তেই থাকবে। কারন হচ্ছে মানব শ্রমিকের কাজ তখন কৃত্রিমবুদ্বিমত্তা বা এআই করে থাকবে। আমরা এখানে সহজ ভাষায় বুঝার জন্য সহজ একটি উদাহরণ দিতেই পারি যেমন:- এক সময়ে আমরা দেখতাম মাটি কাটার জন্য একটি ট্রাক / লরি যান্ত্রিক মটর যান/ ট্রাক্টরে অনেকজন মানুষ মিলে মাটি কেটে গাড়ি ভর্তি করতেন এবং গাড়ি থেকে মাটি ও এভাবে নামিয়ে ফেলতেন। কিন্তু এখন আমরা কি দেখতে পাচ্ছি একটি গাড়ি মাটি দিয়ে ভর্তি বা মাটি ফেলার জন্য এত মানুষ লাগ? না লাগে না। কারন  এখন এত মানুষের কাজ একাই করে ফেলে এস্কেভেটর ও হাইড্রোলিক ট্রাক,  তাহলে আগে যারা মাটি কাটতেন উনাদের মাটি কাটার চাকরি কোথায় গেল? এখন কি উনারা চাইলেই মাটি কাটতে পারবেন? না পারবেন না। কারন উনাদের কাজ এখন প্রযুক্ত করতেছে। ঠিক এই উদাহরণটি বুঝতে পারলে এআই এর পরিচিতি ও ভবিষ্যৎ প্রয়োজনীয়তা, চাহিদা বুঝা অনেকটা সহজ হয়ে যাবে, আমরা আবার ফিরে যাই চ্যানেল24 এর সেই সাংবাদ উপস্থাপিকার কথা যিনি একজন রোকট! একজন মানব সাংবাদিক একাধারে দীর্ঘসময় সংবাদ উপস্থাপনা করতে পারবে না। মোটেও পারবে না দীর্ঘক্ষণ।

কারন কোন মানুষের পক্ষেই সম্ভব না কোন ধরনের বিরতিহীনভাবে দীর্ঘক্ষণ কথা বলা, এবং একবার শেষ হওয়ার সাথে সাথেই আবার কথা বলা শুরু করা তাও ঠিক হুবহু আগের মতই। এবং মানুষ হিসাবে একজন সাংবাদিকের বিভিন্ন মানব প্রকৃতি ও প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই লাগবে সেটা তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক সহ বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় দেখা দিবেই এবং সেগুলোর জন্য সময় বের করতেই হবে। তাই একজন সাংবাদিক বা সংবাদ উপস্থাপক অনুপস্থিত থাকলে তার অনুপস্থিতে আরেকজন লাগবেই। কিন্তু এখানে যদি সেই কাজটি এআই/রোবট দ্বারা করা হয়, তাহলে কি কোন ধরনের বিরতির প্রয়োজনীয়তা আছে? কোন ধরনের অনুপস্থিতির সম্ভাবনা আছে? না এরকম হওয়ার কোন সম্ভাবনাই নেই। তাহলে ভেবে দেখুন একটি রোকট কতজন মানুষের কাজ একাই করতে পারেন! কতজন মানুষের কর্ম ও দায়িত্ব সে নিজেই একা নিখুঁতভাবে করতে পারে! তাহলে ঐ জায়গায় এত সাংবাদিকা ও সংবাদ উপস্থাপকের কোন প্রয়োজন আছে? না নাই। তাহলে কর্মক্ষেতে মানুষর কাজ রোবটে করার কারনে মানব কর্মী  চাটাই অনিবার্য হয়ে পড়বে। 

১/০৮/২০২৩ তারিখে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় চমৎকার একটি প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়েছে যার সারাংশ হচ্ছে, ২০৩০ সালে যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকার মোট শ্রম সময়ের ৩০ শতাংশ আদায়  বা পূরণ করবে একাই এআই বা কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা!  

ঠিক আমেরিকায় সেবছরেই কেরানি কাজের চাহিদা কমবে ১৬ লক্ষ, ৮ লক্ষ ৩০ হাজার স্বাভাবিক খুচরা বিক্রয়কর্মী, ৭ লক্ষ ১০ হাজার প্রশাসনিক সহকারী এবং ৬ লক্ষ ৩০ হাজার হিসাব রক্ষক চাকরি হারাবেন! ঠিক এভাবে সব জায়গায় লক্ষ লক্ষ, কোটি কোটি কর্মক্ষেত কর্মছাড়া ও চাকুরীজীবী চাকুরী হারা হবেন।

ঠিক আমরা এখানে আরেকটি কথা বলতে চাই একটি ভিডিও ফুটেজ বা পোস্ট প্রোডাক্টশন/ ইমেজ/ ভয়েস এডিটিং এডিটিং করতে একজন এডিটরের কত দীর্ঘসময় চলে যায় এবং খুব নিখুঁত ও সূক্ষ্ম ভাবে দীর্ঘ সময় নিয়ে কাজ করতে হবে এমনকি দক্ষ টীম নিয়ে ও কাজ করতে হয়। ঠিক সেখানে এআই বা কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা এত কঠিন ও দীর্ঘ সময়ের কাজ খুব সহজে ও অল্প সময়ে সেই এডিটিং করে দিবে শুধুমাত্র তাকে কাজের দিকনির্দেশনাটি বলে দিতে হবে। এখন দেখেন কতজন এডিটরের কাজ  সে একাই করে ফেললো!  অথচ একজন এডিটর এডোবি ফটোশপ, এডোবি ইলাস্ট্রেটর, এডোবি প্রিমিয়ার প্রো, এডোবি আফটার ইফেক্টস, এডোবি অডিশন ও এডোবি মিডিয়া ইনকোডার ইত্যাদি দিয়ে দীর্ঘ সময় কাজ করছে,

 অথচ এআই মুহুর্তের ভিতরেই সে কাজ খুব সহজে করে দিচ্ছে। 

এবার আসুন একটি সংক্ষপে হলেও তার ভবিষ্যৎ বাজার জানার চেষ্ঠা করি।

আমরা এখানে একটি পত্রিকার প্রতিবেদন দেখলাম তার থেকে বুঝতে পারলাম যে আগামীর দিনে ঠিক থাকতে হলে কতটুকু এআই নির্ভর ও দক্ষ হতে হবে আমরা এখন কয়েকটি এআই এর কর্মক্ষেত দেখব:

(১) সংবাদ উপস্থাপনা।

(২) হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ। 

(৩) প্রকাশনা ও লেখালেখি।

(৪) শিল্পকারখানা।

(৫) বিমানপথ ও পর্যবেক্ষণ।

(৬) শিক্ষাঙ্গন।

(৭) তথ্য প্রযুক্তি।

(৮) যোগাযোগ মাধ্যম ও ব্যবস্থাপনা।

(৯) যুদ্বক্ষেত্র ও ভয়ানক যুদ্ব পরিচলনা ও নিয়ন্ত্রণ।

(১০) অর্থনীতি।

(১১) ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

(১২) কম্পিউটার ও সফটওয়ার ব্যবহার।

(১৩) চিকিৎসা ব্যবস্থা ইত্যাদি

তবে এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে এমনটা ঢালাওভাবে বলা যাবে না। কারন এআই এর প্রয়োজনে মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান  অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

আরও পড়ুনঃ ক্যারিয়ার গড়ার জন্য চাকরির বাজারের গতিবিধি বোঝার টিপস

83 thoughts on “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার”

  1. বর্তমান বিশ্বে কৃত্তিম বুদ্ধি মত্তা( Ai) ব্যবহারের ফলে শ্রমবাজারে শ্রমিক চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে।তাই যার যতটুকু মেধা আছে (Ai) দিকে ধাবিত হওয়া। কারন সব প্রযুক্তিই মানুষ ছাড়া অচল।এটা কঠিন ও দীর্ঘ কাজ সহজ ওঅল্প সময়ে করে দেয়। পৃথিবীকে উপভোগ করতে হলে (এ,আই)সম্পর্কে জানতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply
  2. আমরা সবাই দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি।
    এটা একদিকে যেমন চাকরির বাজারে অনেক বেকারত্ব তৈরি করবে,আবার আপনি যদি প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনাকে বেকার বসে থাকতে হবে না।
    তেমনই একটি বিষয় হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) সহজভাবে আমরা AI বলে সকলেই জানি। কিন্তু AI নিয়ে সঠিক ধারণা বা সঠিক ব্যাবহার জানি এমন খুব কম।যুগের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে সুন্দর ভাবে চালাতে গেলে আমাদেরকে এই বিষয়ে জানতে হবে।
    যেটা এই কনটেন্টে সুন্দর করে গুছিয়ে লেখা আছে।আশা করি পড়লে ভালো লাগবে।

    Reply
  3. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করা। বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে। এ প্রযুক্তির কারণে অনেকেই বেকারত্ব হয়ে বসে আছে। বেকারত্ব বরন না করে AI ব্যবহার জানতে হবে। এর সঠিক ব্যবহার করা জানলে অনেকেরই বেকারত্ব গুছিয়ে যাবে। এআই এর প্রয়োজনে মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়ে তুলতে আগ্রহী হবে। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে। যেটা এই কনটেন্টে লেখক অত্যন্ত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখিয়েছন। আশা করি পড়লে ভালো লাগবে।

    Reply
  4. বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। বিশ্ব যতই আধুনিকায়ন হচ্ছে ততই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। আর এই প্রযুক্তির একটি চমৎকার আবিষ্কার হলো Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সংক্ষেপে AI যেটা মানুষ তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে তৈরী করেছে।এখন দিনকে দিন মানুষ ধীরে ধীরে এতটাই AI নির্ভর হচ্ছে যে ধারণা করা হয় অদুর ভবিষতে মানুষের বেকারত্বের হার বেড়ে যাবে। কিন্তু যেহেতু মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী, আর যেহেতু এই AI মানুষেরই সৃষ্ট তাহলে এই বেকারত্ব এড়াতে মানুষকেই তার নিজ নিজ জায়গা থেকে AI এর সাথে পাল্লা দিয়ে নিজের মেধাকে বিকশিত করে চলতে হবে। আর এটাই কন্টেন্টে লেখক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  5. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও চাকরির ভবিষ্যৎ বাজার সম্পর্কে লেখকের চমৎকার উপস্থাপনা মানুষকে এ সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে এবং উৎসাহ যোগাবে।

    Reply
  6. আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারেন। বিভিন্ন সফটওয়ার ও টুলস এর এমন ব্যবহার যা মানুষের দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ও নিখুঁত ভাবে কাজ করবে, অনুরূপভাবে কম্পিউটার ও যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহৃত এমনকি যুদ্ধবিমান সহ আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা প্রযুক্তি যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্ততা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে।তবে এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে এমনটা ঢালাওভাবে বলা যাবে না। কারন এআই এর প্রয়োজনে মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply
  7. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি আশ্চর্যজনক প্রযুক্তি।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষকে নতুন সমস্যার সমাধানে প্রেরণা দেয়, যা প্রযুক্তিগত উন্নতির সাথে সাথে আমাদের জীবন সহজ ও সুবিধাজনক করে। কিন্তু এর ফলে সাধারণ গতিধারার কর্মজীবীদের চাকরিহারা হতে হচ্ছে বা বেকারত্ব বাড়ছে।তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে যে যার মেধা অনুযায়ী নিজের অবস্থান থেকে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।তাহলেই সুন্দর পৃথিবী উপভোগ করা সম্ভব। লেখক বিষয়টি অনেক সুনিপুণ ভাবে তুলে ধরেছেন। তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহু খইরান

    Reply
  8. এই আধুনিক যুগে এসে আমরা দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির একটা নতুন সংযোজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে আমরা যেকোনো কাজকে অনেক সহজ ভাবে করতে পারি। তাই এই আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকে অবশ্যই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হবে।

    Reply
    • কৃওিম বুদ্ধিমও্বা বা এআই একটি উন্নত অত্যাধুনিক প্রযুক্তি যা মানুষেরই অনুকরণ। এআই এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই নিজেকে সময়ের সাথে তালমিলিয়ে নিতে চাইলে এ বিষয়ে জানতে হবে।

      Reply
  9. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি আশ্চর্যজনক প্রযুক্তি।
    আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া।
    এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply
  10. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি আশ্চর্যজনক প্রযুক্তি ও অস্ত্র যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি কপি করতে পারেন । কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির একটি নতুন সংযোজন। প্রযুক্তির সাথে সাথে আমাদের জীবন সহজ ও উন্নত করে তোলে । এটার কারনে যেমন বেকারত্ব বাড়বে ঠিক তেমনি এটার সঠিক ব্যবহার জানলে মানুষ নিজেকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে । কারন মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব, এটা মানুষই তৈরি করেছে। আগামীর দিন গুলো AI নির্ভর হওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না । আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে চাইলে AI নিয়ে চলতে হবে তাই দ্রুত AI ( Artificial intelligence) সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন ও দক্ষতা অর্জন করতেই হবে । তাহলেই জীবন সহজ থেকে সহজতর হয়ে যাবে ।

    Reply
  11. মেশিন যখন মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তা দেখায়, সেটিই তখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হিসেবে বিবেচিত হয়। যুক্তি, সমস্যা সমাধান, মানুষের ভাষা বোঝার ক্ষমতা, উপলব্ধি, শিক্ষণ, পরিকল্পনা, কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন ঘটানো বা কোনো বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার মতো সামর্থ্যসম্পন্ন মেশিনই হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন মেশিন। সেই থেকে গুটি গুটি পায়ে হেঁটে চলা ধারণাটি আজকের দুনিয়ায় এক বিষ্ময় জাগানিয়া পরিস্থিতি তৈরি করেছে। জগৎকে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তোলার পাশাপাশি জন্ম দিয়েছে এক প্রশ্নের- এর ক্রমাগত প্রসার বিশ্ব সভ্যতার জন্য আশীর্বাদ বয়ে আনবে; নাকি হুমকির মুখে ঠেলে দেবে গোটা দুনিয়াকে? জগৎবরেণ্য বিজ্ঞানীদের কপালে তাই চিন্তার ভাঁজ পড়ছে। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অযাচিত প্রসার রোধকল্পে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণমূলক আইন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এর নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পৃথিবীর বিবেকবান গবেষক, বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সর্বোপরি বিশ্ব নেতৃবর্গকে ঐকমত্যে পৌঁছতে হবে।

    Reply
  12. এই আধুনিক যুগে এসে আমরা দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি। Artificial Intelligence(AI) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির একটা নতুন সংযোজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে আমরা যেকোনো কাজ অনেক সহজে এবং দ্রুততার সহিত করতে পারি। এ প্রযুক্তি যেহেতু অনেক কাজ হুবহু মানুষের মতই করতে পারে তাই অদূর ভবিষ্যতে বেকারত্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে।তাই এই আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকে অবশ্যই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হবে।

    Reply
  13. Those who are resisting to adopt AI (artificial intelligence) rather than riding the crest of the wave, they will be loser when AI comes to landing in-demand jobs in the coming years and others will be enjoying job growth. AI will be taking some jobs, but it has the ability to create more new types of jobs. people must accept that AI is becoming a part of our everyday lives. Every job role should embrace it, considering the efficient and cost-effective solutions it brings. It lets people focus on more creative goals by automating the decision-making processes and tedious tasks.
    To stay ahead in the era of artificial intelligence, it is essential to embrace lifelong learning, develop soft skills, be agile, and specialize in a particular area to succeed in the ever competitive AI job market and avoid job loss.

    Reply
  14. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence বা AI) হল একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার, যা তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে যন্ত্র বা অ্যাপ্লিকেশনকে মানুষের বুদ্ধি ও চিন্তাশক্তির আদলে কাজের উপযোগী করে তোলে। অন্যভাবে বলতে গেলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI মানুষের বুদ্ধিমত্তার আদলে প্রোগ্রামকে বোঝায় যা মানুষের মতো চিন্তা করে এবং তাদের কার্যাবলী অনুকরণ করে। স্মার্টফোনে থাকা স্পিচ রিকগনিশন বা ফেস রিকগনিশনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উদাহরণ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে চাকরির বাজার নিয়ে নানারকম জল্পনা-কল্পনা করছেন অর্থনীতিবিদ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। অনেকেই অদূর ভবিষ্যতে চাকরি হারানোর আশঙ্কা করছেন।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ডিজিটাইজেশন, নবায়নযোগ্য শক্তি ও সাপ্লাই চেইন স্থানান্তরের দ্রুত বিকাশ বৈশ্বিক শ্রমবাজারে আনবে বড় পরিবর্তন।বর্তমান এই যুগকে ‘অস্থিরতার এক নতুন যুগ’ হিসেবে অভিহিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। যেখানে অনেক কর্মীরই কাজ করার মতো যথাযথ দক্ষতা থাকবে না। তবে নতুন এ সময়ে লাভবান হবেন প্রযুক্তি, ডাটা অ্যানালিটিকস বা সাইবার সিকিউরিটিতে দক্ষ কর্মীরা।

    Reply
    • বর্তমানে এই আধুনিক যুগে এসে আমরা সবাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উপর নির্ভর হয়ে যাচ্ছি, যার ইংরেজি নাম Artificial Intelligence তথা (AI)।এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ তাদের কর্ম ব্যবস্থাকে আরো সংক্ষিপ্ত করে ফেলছে,তাতে করে সমাজে বেকারত্ব্যের পরিমাণ কমে যাচ্ছে, প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক না কেন তা পরিচালনা করার জন্য মানুষেরি প্রয়োজন হয়।

      Reply
  15. আধুনিক এই যুগে প্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র। যার মাধ্যমে অনেক দীর্ঘমেয়াদী ও কঠিন কাজ খুব স্বল্প সময়ে আর খুব সহজেই করা সম্ভব। কিন্ত আমাদের মনে রাখতে হবে প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষ ছাড়া অচল। তাই আমাদের উচিত আধুনিক এই যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে গভীর ভাবে জ্ঞান অর্জন করা যাতে এর সঠিক ব্যবহার করতে পারি এবং নিজেদের জীবনকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে পারি।

    Reply
  16. AI বা কৃত্রিম বুদ্ধিমাত্রা আমাদের জীবনের সাথে এমন ভাবে জড়িয়ে গেছে যে এটা ছাড়া আমরা এখন আধুনিক বিশ্ব ভাবতে পারিনা।জটিল ও কঠিন কাজগুলো যেটা করতে মানুষের অনেক সময় ও শ্রমের ব্যয় হতো সেটা এ আই এর মাধ্যমে অতিসহজে এবং কম সময়ে করা হচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে এ-ই সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে তাল মিলিয়ে চলা মুশকিল হবে।তাই এর ভালো দিকটা বিবেচনা করে সঠিক উপায়ে একে কাজে লাগিয়ে জীবন মানকে উন্নত করতে হবে।

    Reply
  17. বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ।মানুষ তার জীবনকে উন্নত ও আরামদায়ক করার জ্ঞান ও শ্রমকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন প্রযুক্তি আবিষ্কার করছে।আর এই প্রযুক্তির একটি চমৎকার আবিষ্কার হলো
    Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যা সংক্ষেপে AI হিসেবে পরিচিত।এই AI প্রযুক্তি অনেকজন মানব শ্রমিকের কাজ একাই করতে পারে বিরতিহীন ভাবে এবং কোনরকম চাহিদা ছাড়াই।তাই ধারণা করা হয়,অদূর ভবিষ্যতে মানুষের মধ্যে বেকারত্বের হার বেড়ে যেতে পারে।কিন্তু সব প্রযুক্তিই মানুষ ছাড়া অচল।তাই আমাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে প্রতিদ্বন্দ্বী না ভেবে, একে কাজে লাগানো শিখতে হবে। তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লবের সময় কম্পিউটারের কারণে বহু মানুষ চাকরি হারিয়ে গিয়েছিল। তবে এর বিপরীতে তৈরি হয়েছিল নতুন নতুন আরও বেশি কর্মসংস্থান। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বেলাতেও এমনটা বলা যায়। তাই ভয় নয়,নতুন উদ্যোমে বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে প্রস্তুত হতে হবে ভবিষ্যতের জন্য।

    Reply
  18. বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ। আমরা দিন দিন প্রযুক্তির উপর নির্ভর হচ্ছি। AI(Artificial intelligence ) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেমন আমাদের জন্য উপকারী তেমনই এটি আমাদের জন্য ক্ষতিকর। কেননা মোটামুটি অর্ধেক উন্মুক্ত চাকরি AI ইন্টিগ্রেশন থেকে উপকৃত হতে পারে, এবং উৎপাদনশীলতা বাড়ায় । বাকি অর্ধেকের জন্য, এআই অ্যাপ্লিকেশনগুলি বর্তমানে মানুষের দ্বারা সম্পাদিত মূল কাজগুলি সম্পাদন করতে পারে, যা শ্রমের চাহিদা কমিয়ে দিতে পারে, যার ফলে মজুরি কম হয় এবং নিয়োগ কম হয় । সবচেয়ে চরম ক্ষেত্রে, এর মধ্যে কিছু চাকরি অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে ।

    Reply
  19. বর্তমানে আধুনিক সময়ে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা সমৃদ্ধ যন্ত্র নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে সারা বিশ্ব এখন অনেক এগিয়ে। AI দিয়ে সারা বিশ্বের উন্নত দেশগুলো বিভিন্ন ধরনের কাজ করাচ্ছে। যুগের সাথে তাল মিলাতে আমাদের দেশও পিছিয়ে নেই। তবে যন্ত্র সবসময় যন্ত্রই হয়। সকল ধরনের কাজ করতে পারলেও AI একটি যন্ত্র। এতে মানুষের হতাশ হবার কিছু নেই যে AI এর কারনে বেকারত্ব বাড়বে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বাড়াতে হবে এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।
    কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমাদের AI এর ব্যাপারে জানার আগ্রহ তৈরি করবে ও সচেতন করে তুলবে।

    Reply
  20. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্র যা মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু কপি করতে পারে। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। তবে এর সুফল এবং কুফল দুটিই আছে। এর সঠিক ব্যবহারের জন্য দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে। এটার সঠিক ব্যবহার জানলে মানুষ নিজেকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।

    Reply
  21. ভবিষ্যৎ পৃথিবী ধীরে ধীরে AI নির্ভর হয়ে পড়ছে। AI হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এটা এমন একটা প্রযুক্তি যা মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু নকলও প্রয়োগ করতে পারে। এটা যেকোনো কাজ নিমিষেই করে দিতে পারে। আমাদের অনেকেরই ধারণা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে মানুষ চাকরিহীন ও বেকার হয়ে পড়বে। এটা একদমই ঠিক নয়। কেননা এ আই কিন্তু মানুষের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করবে। তাই আমাদের উচিত অতি দ্রুত এসব সম্পর্কে জানার পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে অগ্রগামী হওয়া। আর এই কনটেন্টটি এ বিষয়ে জানার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

    Reply
  22. ভবিষ্যৎ পৃথিবী ধীরে ধীরে AI নির্ভর হয়ে পড়ছে। AI হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এটা এমন একটা প্রযুক্তি যা মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু নকলও প্রয়োগ করতে পারে। এটা যেকোনো কাজ নিমিষেই করে দিতে পারে। আমাদের অনেকেরই ধারণা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে মানুষ চাকরিহীন ও বেকার হয়ে পড়বে। এটা একদমই ঠিক নয়। কেননা এ আই কিন্তু মানুষের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করবে। তাই আমাদের উচিত এখনই এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞান অর্জন করা । আর এই কনটেন্টটি এ বিষয়ে জানার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

    Reply
  23. মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব।তাই মানুষকে বাদ দিয়ে কোনো কিছু সম্ভব নয়।বর্তমান বিশ্বে মানুষ তার বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন প্রযুক্তি আবিষ্কার করছে। Artificial Intelligence (Ai) এরকম একটা আবিষ্কার এটার ফলে বেকার সমস্যা কিছুটা বৃদ্ধি পাবে,তবে সব জিনিসের ভালো-মন্দ দিক থাকে সেটা বিবেচনা করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির পাশা-পাশি (Ai) সম্পর্কে অধিক জ্ঞান অর্জন করে সুন্দর পৃথিবীকে উপভোগ করতে হবে ।লেখক এখানে সেটাই বোঝাতে চেয়েছেন এই কনটেন্টটের মাধ্যমে।এটা আমাদের জন্য অনেক হেল্পফুল হবে ।

    Reply
  24. Artificial Intelligence(AI) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে প্রযুক্তির একটা নতুন সংযোজন। সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটা মনে রাখতে হবে। তাই হতাশ না হয়ে আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা, পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply
  25. প্রযুক্তির নতুন আবিষ্কার হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। যা কাজের ক্ষেত্র কে করেছে আরও গতিশীল। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারনে ভবিষ্যৎ চাকরির বাজারে এসেছে অনেক পরিবর্তন। এই আর্টিকেলে কিভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যৎ চাকরীর বাজারে টিকে থাকা যায় তার বর্ণনা করা হয়েছে।

    Reply
  26. এআই নির্ভর প্রযুক্তি দিন দিন খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।অনেক মানুষের কাজ এআই টেকনোলজি একাই করার কারণে কর্মক্ষেত্রে বাড়ছে শ্রমিকদের ছাটাই পর্ব।তবে এক্ষেত্রে প্রযুক্তির সাথে পাল্লা দিতে হলে আমাদের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে এবং এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কেও জানতে হবে।আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্ট টিতে খুব সুন্দরভাবে এআই টেকনোলজি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  27. ২০৩০ সালে যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকার মোট শ্রম সময়ের ৩০ শতাংশ আদায় বা পূরণ করবে একাই এআই বা কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা! এআই এর ব্যাবহার বাড়বে সকল দেশেই।
    আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তবে এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে, এমন ভাবার কারণ নেই। রিজিক আল্লাহর হাতে। তখন অবশ্যই মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে।
    আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে অগ্রগামী হওয়া। ধন্যবাদ।

    Reply
  28. ২০৩০ সালে যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকার মোট শ্রম সময়ের ৩০ শতাংশ আদায় বা পূরণ করবে একাই এআই বা কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা! এআই এর ব্যাবহার বাড়বে সকল দেশেই।
    আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তবে এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে, এমন ভাবার কারণ নেই। রিজিক আল্লাহর হাতে। তখন অবশ্যই মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে। এআই সম্পর্কে জানুন। ধন্যবাদ।

    Reply
  29. বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। বিশ্ব যতই আধুনিকায়ন হচ্ছে ততই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তির নতুন আবিষ্কার হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি আশ্চর্যজনক প্রযুক্তি।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে আমরা যেকোনো কাজ অনেক সহজে এবং দ্রুততার সহিত করতে পারি।কিন্তু AI নিয়ে সঠিক ধারণা বা সঠিক ব্যাবহার জানি এমন খুব কম।যেটা এই কনটেন্টে সুন্দর করে গুছিয়ে লেখা আছে।আশা করি পড়লে ভালো লাগবে।

    Reply
  30. কৃত্তিম বুদ্ধি মত্তা এমন একটি আধুনিক যন্ত্র যা মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে হুবহু নকল করতে পারে।বর্তমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রযুক্তির ব্যবহার বেশ বেড়েছে সহ সংবাদ পাঠেও কৃত্রিম রোবট অপরাজিতা সংবাদ পাঠ করেছিল।আমরা প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়ছি যে কারনে বেকরত্বের সংখ্যাও বেড়ে চলছে।Al নির্ভর প্রযুক্তি দিন দিন খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে অন্যদিকে বেড়েছে কর্মক্ষেত্রে শ্রমিক ছাটাই। এক্ষেত্রে প্রযুক্তির সাথে প্রতিযোগিতা দিতে হলে প্রযুক্তি সম্পর্কে সঠিক ব্যবহার আমাদের জানতে হবে।কন্টেন্ট দিতে Al প্রযুক্তি নিয়ে সুন্দর ধারনা দেওয়া হয়েছে, লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  31. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তি। বাংলায় যাহাকে বলে, কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা এবং ইংরেজি ভাষায় বলে Artificial Intelligence। যার সংক্ষিপ্ত রূপ AI প্রযুক্তি। এখন আমাদের জানা প্রয়োজন AI কি ? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হলো মেশিন, বিশেষ করে কম্পিউটার সিস্টেম দ্বারা মানুষের বুদ্ধিমত্তা প্রক্রিয়ার অনুকরণ। প্রযুক্তির কারণে মানুষ বেকার হয়ে যাবে, এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু না, এই প্রক্রিয়াকে গ্রহণ না করে AI এর ব্যবহার জানতে হবে। সঠিক ভাবে AI এর ব্যবহার জানলে বেকারত্ব অনেকটাই কমে যাবে। তাহলে আমরা বলতে পারি যে, AI নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনগুলি চলা খুুব মুশকিল। তাই অমাদের AI সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে। AI সম্পর্কিত এই কনটেন্টটি তে লেখক অত্যন্ত সুন্দর এবং সহজ ভাষায় তুলে ধরেছেন। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  32. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি শোনা মাত্রই এত সহজে তার অর্থ বোধগম্য হওয়ার কথা নয়। কারণ একটি বিশুদ্ধ বাংলা শব্দ। এ আই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামী দিনে চলা খুবই মুশকিল। লেখক এর প্রতিটি কথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  33. এআই নির্ভর প্রযুক্তি দিন দিন খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।অনেক মানুষের কাজ এআই টেকনোলজি একাই করার কারণে কর্মক্ষেত্রে বাড়ছে শ্রমিকদের ছাটাই পর্ব।তবে এক্ষেত্রে প্রযুক্তির সাথে পাল্লা দিতে হলে আমাদের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে এবং এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কেও জানতে হবে।আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্ট টিতে খুব সুন্দরভাবে এআই টেকনোলজি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  34. “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা “এর ইংরেজি অর্থ হল  Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে, আরবি হল الذكاء الاصطناعي
    (aldhaka’ aliastinaeiu)।এটি আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা এক প্রযুক্তি। AI এর কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব কিছুটা বৃদ্ধি পাবে এটা মনে করা হলেও AI কিন্তু একা একা পরিচালিত হবে না মানুষের দ্বারাই পরিচালিত হবে। তাই আমাদের উচিৎ AI সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি তার ব্যবহারে দক্ষ হয়ে ওঠা ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় তা আরও ভালোভাবে জানা।

    Reply
  35. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর ইংরেজি অর্থ হলআধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারে। আমরা বাংলায় খুব সহজেই ভবিষ্যৎ চাকরির বাজার বলে থাকি যাকে ইংরেজিতে বলে The Future Job Market ।এটার মানে হল কোন একটি জিনিসের আগামী দিনকাল কেমন হবে, কিভাবে চলবে ইত্যাদি।দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় চমৎকার একটি প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়েছে যার সারাংশ হচ্ছে, ২০৩০ সালে যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকার মোট শ্রম সময়ের ৩০ শতাংশ আদায় বা পূরণ করবে একাই এআই বা কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা!এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply
  36. প্রযুক্তির একটি চমৎকার আবিষ্কার AI বা Artificial Intelligence .এটি ভবিষ্যত চাকরির বাজারে সারাবিশ্বে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তাই ভবিষ্যত চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে ও নিজের একটা শক্ত অবস্থান ধরে রাখতে হলে দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করা জরুরী।

    Reply
  37. বর্তমান যুগ হচ্ছে প্রযুক্তি নির্ভর। দিনকে দিন প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েই চলেছে। তার মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI হচ্ছে অন্যতম।ভবিষ্যৎ চাকরির বাজারে AI প্রযুক্তির ব্যবহার বহুগুণ বেড়ে যাবে।AI এর কারণে হয়ত বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে তবে এটা ঠিক সব প্রযুক্তি মানুষ ছাড়া অচল।
    তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত AI সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেটা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন ও দক্ষতা অর্জন করা।

    Reply
  38. বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমতা থেকে মানুষের বুদ্ধিমত্তা চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। কারণ বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চাহিদা মাত্রা বাড়ার কারণে। যার কারণে বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আমাদের উচিত বর্তমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্পর্কে জানা এবং দক্ষতা অর্জন করা।

    Reply
  39. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI একটি প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, যা মানুষের জীবনে একাধিক ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এটি মানুষের কর্মপদ্ধতির প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং বিভিন্ন পেশাদার ক্ষেত্রে নতুন অবসর সৃষ্টি করে। এই প্রযুক্তি সেরা করে পুরোনো ও নতুন চাকরির সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। আগামীতে, এই প্রযুক্তির দক্ষতা অত্যন্ত প্রয়োজন হবে, কারণ এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও উন্নতি ও উন্নত সেবা প্রদানে সহায়ক। সেই সাথে, এই প্রযুক্তির উন্নত ব্যবহার আমাদের সমাজে বিভিন্ন দিক থেকে উন্নতি ও উন্নত পরিবর্তনের মাধ্যম হিসেবে কাজ করতে পারে।

    Reply
  40. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি শোনামাত্রই এত সহজে তার অর্থ বোধগম্য হওয়ার কথা নয়, কারন এটি একটি বিশুদ্ধ বাংলা শব্দ এর দ্বারা আধুনিক প্রযুক্তির পরিভাষা ও ব্যবহার উদ্দেশ্য। তাই আসুন আধুনিক প্রযুক্তির ভাষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর ইংরেজি অর্থ হল , আরবি হল الذكاء الاصطناعي

    আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারেন। এটি এখন বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে বিষয়ভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক পাঠ্যপুস্তকরূপ গণ্য হয়। যেমন বাংলাদেশে ১৯/০৭/২০২৩ তারিখে চ্যানেল24 কর্তৃপক্ষ তারা তাদের সংবাদ সরাসরি পাঠ করাইয়াছে একটি রোবটের দ্বারা যার নাম অপরাজিতা। এবং বিভিন্ন সফটওয়ার ও টুলস এর এমন ব্যবহার যা মানুষের দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ও নিখুঁত ভাবে কাজ করবে, অনুরূপভাবে কম্পিউটার ও যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহৃত এমনকি যুদ্ধবিমান সহ আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা প্রযুক্তি যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্ততা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে।কৃত্রিম বু্ধিমত্তা এবং চাকরির বাজার নিয়ে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই কনটেন্টে।

    Reply
  41. AI এর পূর্ণরূপ হল Artificial Intelligence যার বাংলা অর্থ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এটি হল একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার, যা তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে যন্ত্র বা অ্যাপ্লিকেশনকে মানুষের বুদ্ধি ও চিন্তাশক্তির আদলে কাজের উপযোগী করে তোলে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষকে নতুন সমস্যার সমাধানে প্রেরণা দেয়, যা প্রযুক্তিগত উন্নতির সাথে সাথে আমাদের জীবন সহজ ও সুবিধাজনক করে। আবার এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে চাকরির বাজার নিয়ে নানারকম জল্পনা-কল্পনা করছেন অর্থনীতিবিদ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। অনেকেই অদূর ভবিষ্যতে চাকরি হারানোর আশঙ্কা করছেন। বর্তমান এই যুগকে ‘অস্থিরতার এক নতুন যুগ’ হিসেবে অভিহিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (WEF)। যেখানে অনেক কর্মীরই কাজ করার মতো যথাযথ দক্ষতা থাকবে না। তবে নতুন এ সময়ে লাভবান হবেন প্রযুক্তি, ডাটা অ্যানালিটিকস বা সাইবার সিকিউরিটিতে দক্ষ কর্মীরা।

    Reply
  42. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তি। বাংলায় যাহাকে বলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ইংরেজি ভাষায় বলে Artificial intelligence .যার সংক্ষিপ্ত রুপ AI প্রযুক্তি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে একটি মেশিন যেটা কম্পিউটার সিষ্টেম দ্বারা পরিচালিত। এই প্রযুক্তির কারণে মানুষ বেকার হয়ে যেতে পারে। কিন্তু AI নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামী দিনে চলা খুব মুশকিল। তাই আমাদেরকে AI এর সঠিক ব্যাবহার জানতে হবে। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারবো। লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। খুব দরকারী লেখা।

    Reply
  43. বর্তমান সময়ে মানুষের কাজের চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই সময়ে AI এসে কাজকে আরো সহজ করে দিয়েছে। এতে করে বেকারত্বের হার বাড়বে বলে মনে করা যায়। তাই আমাদেরকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে নিজেকে আরো দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।

    Reply
  44. এই আধুনিক যুগে এসে আমরা দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির একটা নতুন সংযোজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে আমরা যেকোনো কাজকে অনেক সহজ ভাবে করতে পারি। তাই এই আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকে অবশ্যই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হবে।

    Reply
  45. এই আধুনিক যুগে এসে আমরা দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি। Artificial Intelligence(AI) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির একটা নতুন সংযোজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে আমরা যেকোনো কাজ অনেক সহজে এবং দ্রুততার সহিত করতে পারি। এ প্রযুক্তি যেহেতু অনেক কাজ হুবহু মানুষের মতই করতে পারে তাই অদূর ভবিষ্যতে বেকারত্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে।তাই এই আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকে অবশ্যই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হবে।তাই ভয় নয়,নতুন উদ্যোমে বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে প্রস্তুত হতে হবে ভবিষ্যতের জন্য।

    Reply
  46. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো – Artificial Intelligence বা (AI).
    বর্তমানে অত্যাধুনিক একটি যন্ত্র “রোবট” পরিচালিত হচ্ছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার দ্বারা। এই রোবট খুব কঠিন ও দীর্ঘ সময়ের কাজকে খুব সহজেই, অতি দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে করে ফেলতে পারে। শুধু তাই নয়, রোবট একই সময়ে অনেক শ্রমিকের কাজ একাই করতে পারে। ফলে, এক সময় বেকারত্বের হার দিন দিন বেড়ে যাবে।
    তবে মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তি কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল। তাই আমাদের প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জানতে হবে এবং তা ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। তবেই আমরা উন্নত বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি তথা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)
    কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকা গড়ে তুলতে পারব।

    Reply
  47. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি শোনামাত্রই এত সহজে তার অর্থ বোধগম্য হওয়ার কথা নয়, কারন এটি একটি বাংলা আভিধানিক শব্দ এর দ্বারা আধুনিক প্রযুক্তির পরিবর্তন এবং পরিভাষা ও ব্যবহার বুঝানো হয়েছে। এর ইংরেজি শব্দ Artificial Intelligence(AI) সংখ্যাপে বুঝায় AI, মানুষ দিন দিন তার কর্মখেত্রকে হারাচ্ছে এই (AI) কারণে কিন্তু আমাদেরকে এই আধুনিক ও প্রযুক্তির যুগে Ai যথাযথ ভাবে ব্যাবহার করতে হবে। এটি এখন বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে বিষয়ভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক পাঠ্যপুস্তকরূপ গণ্য হয়। যেমন বাংলাদেশে ১৯/০৭/২০২৩ তারিখে চ্যানেল24 কর্তৃপক্ষ তারা তাদের সংবাদ সরাসরি পাঠ করিয়েছেএকটি রোবটের দ্বারা কিন্তুু এটা সত্যি যে মানুষ ছারা পৃথিবীতে সব প্রযুক্তি অচল যত আধুনিকতাই আসুক না কেন মানুষ থাকবে তার আগে প্রযুক্তিকে চালাতে মানুষের প্রায়জন।তাই ভয়ের কোন কারন নাই প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিয়ে জেতে হলে আমাদেরকে আরও এডভান্স হতে হবে।

    Reply
  48. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করা। বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে। বর্তমানে অত্যাধুনিক একটি যন্ত্র “রোবট” পরিচালিত হচ্ছে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার দ্বারা। এই রোবট খুব কঠিন ও দীর্ঘ সময়ের কাজকে খুব সহজেই, অতি দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে করে ফেলতে পারে। শুধু তাই নয়, রোবট একই সময়ে অনেক শ্রমিকের কাজ একাই করতে পারে। ফলে, এক সময় বেকারত্বের হার দিন দিন বেড়ে যাবে।তবে মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তি কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল। তাই আমাদের প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জানতে হবে এবং তা ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। তবেই আমরা উন্নত বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি তথা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকা গড়ে তুলতে পারব।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। কন্টেন্ট টি আমার জন্য অনেক উপকারি ছিলো।

    Reply
  49. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করা। বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে। এ প্রযুক্তি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন না করলে ভবিষ্যতে বেকারত্বের হার বাড়বে বলে আশংকা করা হয়। বেকারত্বের হার কমাতে AI সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন জরুরী। এর সঠিক ব্যবহার করা জানলে অনেকেরই বেকারত্ব গুছিয়ে যাবে। আমাদেরকে প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জানতে হবে এবং তা ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে।এর ফলে আমরা উন্নত বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি তথা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)
    কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকা ও গড়ে তুলতে পারব।

    Reply
  50. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির একটা নতুন সংযোজন। বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে। এই রোবট খুব কঠিন ও দীর্ঘ সময়ের কাজকে খুব সহজেই, অতি দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে করে ফেলতে পারে। শুধু তাই নয়, রোবট একই সময়ে অনেক শ্রমিকের কাজ একাই করতে পারে। ফলে, এক সময় বেকারত্বের হার বেড়ে যাবে।

    তবে মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তি কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল। তাই আমাদের প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জানতে হবে এবং তা ব্যবহার করে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। তবেই আমরা উন্নত বিশ্বের উন্নত প্রযুক্তি তথা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকা গড়ে তুলতে পারব। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
    • বিশ্ব যতো আধুনিকায়ন হচ্ছে মানুষ ততই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়ছে। কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা হলো আধুনিক প্রযুক্তিরই নতুন সংযোজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সংক্ষেপে AI বলে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে মানুষ তার কাজকে খুবই সহজে এবং স্বল্প সময়ে করতে পারে। যদিও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের বেকারত্ব কে বাড়িয়ে তুলছে। কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার জেনে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে। এই কনটেন্টি পড়ে আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতেও বুঝতে পারব। আমরা যখন কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারবো এবং বুঝতে পারবো তখনই এর সুফল আমরা ভোগ করতে পারব। আশা করছি সবারে কনটেন্টটি পড়ে ভালো লাগবে এবং প্রযুক্তি নির্ভর এই যুগে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার সম্পর্কে লেখার জন্য এই কনটেন্ট এর লেখক কে খুবই ধন্যবাদ।

      Reply
  51. বর্তমান যুগ প্রযুক্তিনির্ভর যুগ। মানুষ ধীরে ধীরে প্রযুক্তির দিকে ধাবিত হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা (AI) আধুনিক প্রযুক্তির অন্যতম সৃষ্টি।এটি আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারেন। বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে AI এর ব্যবহার সহজলভ্য হলেও এর ফলে বেকারত্বের হার প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর সঠিকভাবে ব্যবহার না করার ফলে মানবজীবনে কিছু সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। তাই AI সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।এই কন্টেন্ট এ লেখক তা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  52. কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারেন। এটি এখন বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে বিষয়ভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক পাঠ্যপুস্তকরূপ গণ্য হয়।
    কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা(AI) এর কারনে বিশ্বের উন্নতশীল রাষ্ট্রসহ সব জায়গায় ই তার প্রভাব পড়বে যার কারনে বিভিন্ন কর্মক্ষেতে মানব কর্মীর প্রয়োজনীয়তা হ্রাস পাবে। এবং বিভিন্ন কর্মস্থলে মানব কর্মী, শ্রমিক ছাটাই করার প্রয়োজনীয়তা দিনদিন বাড়তেই থাকবে। কারন হচ্ছে মানব শ্রমিকের কাজ তখন কৃত্রিমবুদ্বিমত্তা বা এআই করে থাকবে।
    তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply
  53. বর্তমানে প্রযুক্তি ছাড়া জীবন অচল ই বলা যায়। আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI মানুষের সামনে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করেছে। এই কন্টেন্টি আমাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে সহযোগিতা করবে।

    Reply
  54. কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা কি এবং ভবিষ্যত চাকরির বাজারে এর প্রভাব কি তা লেখাটিতে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।যাদের এ সম্পর্কে কোনো ধারনা নেই তারা লেখাটি পরলে খুবই ভালোভাবে জানতে পারবো।

    Reply
  55. সাম্প্রতিক সময়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) বিজ্ঞানের একটি অন্যতম আবিষ্কার। বিভিন্ন ক্ষেত্রে AI আমাদের জীবনকে সহজ ও দক্ষ করে তুলেছে। আমরা অনেকেই মনে করি AI ব্যবহারের ফলে দেশে দেশে বেকারত্ব বাড়বে, কিন্তু না, AI সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন ও দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে আমরা শ্রমবাজারে টিকে থাকতে পারবো।ধন্যবাদ লেখককে খুব সুন্দর ভাবে কন্টেনটি তে AI সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য। আশা করি আমার মত অনেকেই কন্টেনটি পড়ে উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ

    Reply
  56. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি শুনলে সহজে তার অর্থ বুঝা যায় না ,কারন এটি একটি বিশুদ্ধ বাংলা শব্দ দিয়ে একটি প্রযুক্তির পরিভাষা ও ব্যবহার উদ্দেশ্য বোঝায়।আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারে। এটি এখন বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে বিষয়ভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক পাঠ্যপুস্তকরূপ গণ্য হয়। যেমন বাংলাদেশে ১৯/০৭/২০২৩ তারিখে চ্যানেল24 কর্তৃপক্ষ তারা তাদের সংবাদ সরাসরি পাঠ করায় একটি রোবটের
    মাধ্যমে যার নাম অপরাজিতা। এটি হচ্ছে বিভিন্ন সফটওয়্যার ও টুলস এর এমন ব্যবহার যা মানুষের দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ও নিখুঁত ভাবে কাজ করবে, অনুরূপভাবে কম্পিউটার ও যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহৃত এমনকি যুদ্ধবিমান সহ আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা প্রযুক্তি যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্ততা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে।এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে এমনটা ঢালাওভাবে বলা যাবে না। কারন এআই এর প্রয়োজনে মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে। লেখনী টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  57. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি শুনলে সহজে তার অর্থ বুঝা যায় না ,কারন এটি একটি বিশুদ্ধ বাংলা শব্দ দিয়ে একটি প্রযুক্তির পরিভাষা ও ব্যবহার উদ্দেশ্য বোঝায়।আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা সে মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারে। এটি এখন বিভিন্ন শিক্ষাঙ্গনে বিষয়ভিত্তিক ও নিয়মতান্ত্রিক পাঠ্যপুস্তকরূপ গণ্য হয়। যেমন বাংলাদেশে ১৯/০৭/২০২৩ তারিখে চ্যানেল24 কর্তৃপক্ষ তারা তাদের সংবাদ সরাসরি পাঠ করায় একটি রোবটের
    মাধ্যমে যার নাম অপরাজিতা। এটি হচ্ছে বিভিন্ন সফটওয়্যার ও টুলস এর এমন ব্যবহার যা মানুষের দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ও নিখুঁত ভাবে কাজ করবে, অনুরূপভাবে কম্পিউটার ও যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহৃত এমনকি যুদ্ধবিমান সহ আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা প্রযুক্তি যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্ততা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে।এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে এমনটা ঢালাওভাবে বলা যাবে না। কারন এআই এর প্রয়োজনে মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।
    লেখনী টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  58. বাংলাদেশে ১৯/০৭/২০২৩ তারিখে চ্যানেল24 কর্তৃপক্ষ তারা তাদের সংবাদ সরাসরি পাঠ করায় একটি রোবটের
    মাধ্যমে যার নাম অপরাজিতা। এটি হচ্ছে বিভিন্ন সফটওয়্যার ও টুলস এর এমন ব্যবহার যা মানুষের দেওয়া দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সঠিক ও নিখুঁত ভাবে কাজ করবে, অনুরূপভাবে কম্পিউটার ও যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহৃত এমনকি যুদ্ধবিমান সহ আধুনিক বিভিন্ন প্রযুক্তি এর এমন ব্যবহার যা মানুষের বিবেকবুদ্ধি, চিন্তা,গবেষণা, এবং মানুষের কর্মপদ্ধতির অনুকূল অনুসরণ করতে পারা প্রযুক্তি যাকে বাংলায় কৃত্রিম বুদ্বিমত্ততা আর ইংরেজিতে Artificial Intelligence যাকে সংক্ষেপে AI প্রযুক্তি বলে।এআই কারনে আমাদের মধ্যে বেকারত্ব খুবই বৃদ্ধি পাবে এমনটা ঢালাওভাবে বলা যাবে না। কারন এআই এর প্রয়োজনে মানুষ তার ব্যবহার জানতেও আগ্রহী হবে এবং এআই কেন্দ্রীক জীবন-জীবিকা গড়তে তুলতে আগ্রহী হবে আর তাছাড়া সব প্রযুক্তিই কিন্তু মানুষ ছাড়া অচল সেটাও মনে রাখতে হবে। তাই আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত এসব সম্পর্কে জানা পাশাপাশি তার ব্যবহার ও তার থেকে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সেদিকে দ্রুত অগ্রগামী হওয়া। যার যতটুকু মেধা আছে সেই মেধা অনুযায়ী এআই’র প্রতি ধাবিত হওয়া। এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে চলা খুুব মুশকিল। আমরা আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। তাই দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।
    লেখনী টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  59. প্রযুক্তির ব্যবহার জানা এবং তার সর্বোচ্চ উপকারিতা পাওয়া প্রত্যেকের জন্য জরুরী| বর্তমান সময় যাচ্ছে প্রযুক্তির হাতে |আমরা যদি এই প্রযুক্তি সম্পর্কে সঠিক ধারণা না রাখি ,তাহলে কখনোই কর্মক্ষেত্রে এগোতে পারবো না |এ আই ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার এত ব্যাপক হচ্ছে যে ভবিষ্যতে আমরা সঠিকভাবে ব্যবহার না জানলে কর্মক্ষেত্র ,ব্যক্তিগত ,সামাজিক, সর্বদিক থেকে পিছিয়ে পড়বো |কারণ প্রত্যেকটি সেক্টর প্রযুক্তির হাতে এবং এই প্রযুক্তিরই একটি দান এ আই |বাংলাদেশ চ্যানেল টোয়েন্টিফোর সর্বপ্রথম অপরাজিতা রোবটের মাধ্যমে খবর প্রচার করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এই প্রযুক্তির একটি ব্যবহার সর্বপ্রথম আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন| এমন করে আরো সবাই এগুলি ব্যবহার সম্পর্কে জানবে এবং যখন প্রচুর পরিমাণ কাজ অনেক শ্রমিক দিয়ে করানো সম্ভব হবে না .কিন্তু রোবটের মাধ্যমে প্রযুক্তি দিয়ে সেটি করানো হবে সে ক্ষেত্রে মানুষ বেশি আগ্রহী হবে এবং আগামী একটা সময় আসবে যখন আসলে কর্ম ক্ষেত্রে চান্স কমে যাবে| তখন এমন রোবট আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহার ঘরে ঘরে হয়ে যাবে সুতরাং যুগ উপযোগী এ সকল প্রযুক্তির দান আমাদেরকে জানতে হবে শিখতে হবে এবং এ থেকে সর্বোচ্চ উপকার পেতে হবে| তা না হলে আগামীতে বেকারত্বের হার অনেক বেশি বেড়ে যাবে|

    Reply
  60. আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence) সংক্ষেপে AI এমন একটি আধুনিক প্রযুক্তি,এক ধরনের সফটওয়্যার টেকনোলজি, যা রোবট বা কম্পিউটারকে মানুষের মতো কাজ করায় এবং ভাবায়। মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু নকলও প্রয়োগ করতে পারে। এটা যেকোনো কাজ নিমিষেই করে দিতে পারে। এমন একটি আধুনিক প্রযুক্তির কারণে তাই স্বাভাবিকভাবেই দেশে দেশে বেকারত্ব বাড়বে, কিন্তু মানুষ ছাড়া সব প্রযুক্তিই যে অচল সেটা আমাদের মনে রাখতে হবে। তাই হতাশ না হয়ে আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত AI সম্পর্কে জানা, পাশাপাশি এর ব্যবহার ও কিভাবে একে কাজে লাগিয়ে উপকৃত হওয়া যায় সে বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া । আশা করি অনেকেই কন্টেন্ট টি পড়ে উপকৃত হবেন। কারণ কন্টেন্টটি তে কিভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যৎ চাকরীর বাজারে টিকে থাকা যায় সে বিষয়ে সুন্দর ভাবে ধারনা দেয়া হয়েছে ।

    Reply
  61. মাশাআল্লাহ,, AI সম্পর্কে খুব সুন্দর একটি আলোচনা।। আমরা অনেকেই আছি যাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই,এমনকি আমিও এই আর্টিকেল টি পড়ার আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে এতটা জানতাম না।। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

    Reply
  62. মাশাআল্লাহ,, AI সম্পর্কে খুব সুন্দর একটি যুগোপযোগী আলোচনা। আমরা অনেকেই আছি যারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে জানি না, এমনকি আমিও এই আর্টিকেল টি পড়ার আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে এতটা জানতাম না।। আলহামদুলিল্লাহ,, এখন অনেক কিছুই জানতে পারলাম।।

    Reply
  63. Artificial intelligence বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বর্তমান বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত সমালোচিত একটি আধুনিক প্রযুক্তি। যা বিশ্বের জন্য যে-মন ক্ষতিকর আবার তেমনই লাভজনক। ক্ষতিকর দিকগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মানুষের বুদ্ধিমত্তা, চিন্তাশক্তি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু নকল করে খুব সুন্দর করে ও দ্রুত নির্ভুলভাবে যেকোনো কাজ করে দিতে সক্ষম হবে। যার ফলে ভবিষ্যৎ বিশ্বের বাজারে মানুষের চাহিদা কমতে থাকবে। বেকারত্ব বাড়তে থাকবে। এছাড়া বর্তমানে এই AI প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন সেলিব্রিটিদের বাজে কন্টেন্ট বানিয়ে তাদের ইমেজ নষ্ট করার ক্ষেত্রেও কাজে লাগাচ্ছে। আর ভালো দিকের ক্ষেত্রে এই AI প্রযুক্তি সঠিক করে যদি ব্যবহার করা যায় বা এর ব্যবহার সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিজের ভিতর আয়ত্ত করা যায় তাহলে এটাই ভবিষ্যতে মানুষের কাজের বিশাল ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত হবে। এই কন্টেন্টটি আমাদেরকে AI সম্পর্কে আর AI ব্যবহার করে ভবিষ্যৎ শ্রমিক বাজারে মানুষের কেমন চাহিদা থাকবে সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করেছে। আর AI ব্যবহার করে মানুষ কিভাবে নিজের কাজে লাগাতে পারবে এবং AI নিয়েই আমাদেরকে থাকতে হবে সে কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।

    Reply
  64. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, যা ভবিষ্যৎ চাকরির বাজারে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। এই প্রযুক্তি অনেক ক্ষেত্রে মানুষের কাজকে সহজতর করছে এবং অনেক নতুন ধরণের কাজের সুযোগ সৃষ্টি করছে। তবে, AI এর প্রভাব সবসময়ই ইতিবাচক নয়। প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে কিছু শ্রমিক চাকরি হারাতে পারেন, বিশেষ করে যেসব কাজ সহজেই স্বয়ংক্রিয়করণ করা যায়। এজন্য, ভবিষ্যতে কর্মীদের নতুন দক্ষতা অর্জন করা এবং প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
    সর্বোপরি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভবিষ্যতের চাকরির বাজারে একটি বিশাল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে, যা মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, কর্মসংস্থান ও অর্থনীতির বিভিন্ন দিককে নতুনভাবে রূপান্তরিত করবে। সমাজের সব স্তরের মানুষকে এই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে প্রস্তুত থাকতে হবে, এবং নতুন প্রযুক্তির সুবিধাগুলোকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।

    Reply
  65. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI প্রযুক্তির প্রসার ভবিষ্যতের চাকরির বাজারে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে, কারণ এটি অনেক মানুষের কাজকে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম। এআই নির্ভরশীলতা বাড়ায় কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলেও, নতুন ধরনের দক্ষতা ও প্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শিতা অর্জন করে মানুষ এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে।
    এআই প্রযুক্তির প্রভাবের ফলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে, তবে এআই ব্যবহারের মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে এবং মানুষ এআই কেন্দ্রিক জীবিকা গড়ে তুলতে আগ্রহী হবে। তাই এআই সম্পর্কে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা প্রয়োজন, কারণ ভবিষ্যতে এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া চলা কঠিন হবে।

    Reply
  66. Artificial intelligence বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বর্তমান বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত সমালোচিত একটি আধুনিক প্রযুক্তি। এমন একটি আধুনিক প্রযুক্তির কারণে তাই স্বাভাবিকভাবেই দেশে দেশে বেকারত্ব বাড়বে, কিন্তু মানুষ ছাড়া সব প্রযুক্তিই যে অচল সেটা আমাদের মনে রাখতে হবে। তাই হতাশ না হয়ে আমাদের উচিৎ খুবই দ্রুত AI সম্পর্কে জানা, পাশাপাশি এর ব্যবহার ও কিভাবে একে কাজে লাগিয়ে উপকৃত হওয়া যায় সে বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া । ধন্যবাদ লেখককে খুব সুন্দর ভাবে কন্টেনটি তে AI সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য। আশা করি আমার মত অনেকেই কন্টেনটি পড়ে উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ

    Reply
  67. বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। বিশ্ব যতই আধুনিকায়ন হচ্ছে ততই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। আর এই প্রযুক্তির একটি চমৎকার আবিষ্কার হলো Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সংক্ষেপে AI যেটা মানুষ তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে তৈরী করেছে।এখন দিনকে দিন মানুষ ধীরে ধীরে এতটাই AI নির্ভর হচ্ছে যে ধারণা করা হয় অদুর ভবিষতে মানুষের বেকারত্বের হার বেড়ে যাবে। কিন্তু যেহেতু মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী, আর এই AI মানুষেরই সৃষ্ট ।তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে যে যার মেধা অনুযায়ী নিজের অবস্থান থেকে এই Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।তাহলেই সুন্দর পৃথিবী উপভোগ করা সম্ভব। আর এটাই কন্টেন্টে লেখক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  68. Artificial intelligence বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বর্তমান বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত সমালোচিত একটি আধুনিক প্রযুক্তি। কিন্তু যেহেতু মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী, আর এই AI মানুষেরই সৃষ্ট ।তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে যে যার মেধা অনুযায়ী নিজের অবস্থান থেকে এই Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।সর্বোপরি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভবিষ্যতের চাকরির বাজারে একটি বিশাল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে, যা মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, কর্মসংস্থান ও অর্থনীতির বিভিন্ন দিককে নতুনভাবে রূপান্তরিত করবে। সমাজের সব স্তরের মানুষকে এই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে প্রস্তুত থাকতে হবে, এবং নতুন প্রযুক্তির সুবিধাগুলোকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।

    Reply
  69. বর্তমান যুগ আধুনিক যুগ এই যুগে সব আধুনিক এবং তার মধ্যে রয়েছে AI। কিন্তু এই AI এর উপর দিন দিন মানুষ যত নির্ভরশীল হচ্ছে তত বেকারত্ব সমস্যা বাড়ছে, আমাদের AI এর অপর নির্ভরশীল হতে হবে ঠিকই তেমনি নিজের উপর নির্ভরশীল হতে হবে,তাই আমাদের AI এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে জীবন পরিচালনা করতে হবে। আমরা এর মাধ্যমে নিজেদের কাজকে এতটা সহজ করতে চাচ্ছি যে ভবিষ্যতে কি হতে পারে এটা আমাদের নিজেদেরও ভাবনার বাইরে তাই AI যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই ব্যবহার করা দরকার।এবং নিজেদের মেধা ব্যবহার করে আমরা যে কাজটিতে ভালো সে কাজটিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

    Reply
  70. বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে মানুষের কাজের ক্ষেত্র অনেক কমে গিয়েছে। তার জায়গায় স্থান করে নিয়েছে আর্টিফেশিয়াল ইন্টিলিজেন্স। যাকে আমরা সহজ ভাষায় AI বলে থাকি। AI এর কারণে যেকোনো কাজে মানুষের প্রয়োজন কমে গিয়েছে। সংবাদপত্র পাঠ,যেকোনো গবেষণা অথবা যুদ্ধবিমান চালনার মতো কাজে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে অবশ্যই AI সম্পর্কে আরও ভালো করে জানতে হবে,তা না হলে বেকার সমস্যা বৃদ্ধি পাবে। লেখকের এই আর্টিকেল থেকে AI সম্পর্কে আরও ভালভাবে জেনে নিজেকে দক্ষ করে তোলা যাবে বলে ধারণা করা যায়।

    Reply
  71. Ai( Artificial intelligence) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হলো আধুনিক প্রযুক্তি ও অস্ত্র (যন্ত্র) এর এমন এক অপরূপ ব্যবহার যা মানুষের বুদ্ধি ও কাজের পদ্ধতি হুবহু অনুকূল নকল বা কপি করতে পারে।বর্তমান বিশ্বে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা( Ai) ব্যবহারের ফলে শ্রমবাজারে শ্রমিক চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে। তাই যার যতটুকু মেধা আছে (Ai) দিকে ধাবিত হওয়া উচিত। কারন সব প্রযুক্তিই মানুষ ছাড়া অচল।এটা কঠিন ও দীর্ঘ কাজ সহজ এবং অল্প সময়ে করে দেয়। পৃথিবীকে উপভোগ করতে হলে (Ai)সম্পর্কে জানতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।
    কন্টেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে কৃএিম বুদ্ধিমত্তা ও এর ভবিষ্যৎ চাকরি বাজার সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।

    Reply
  72. কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা (AI) এর কারনে বিশ্বের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রসহ সব জায়গায়ই বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে মানব কর্মীর প্রয়োজনীয়তা হ্রাস পাবে। বিভিন্ন কর্মস্থলে মানব কর্মী/শ্রমিক ছাটাই করার প্রয়োজনীয়তা দিনদিন বাড়তেই থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে এগিয়ে রাখতে হলে দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাভাষিদেরকে আগাম সচেতন করে দেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  73. এআই নির্ভর হওয়া ছাড়া আগামীর দিনে পথ চলা অসম্ভব । তাই আমাদের পৃথিবী উপভোগ করতে হলে এআই নিয়ে চলতেই হবে। এজন্য দ্রুত এআই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে। অপরদিকে, এআই চাকরির বাজারে বেকারত্ব সৃষ্টি করলেও যদি এআই সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা থাকে, তাহলে ততোটা বেকারত্ব বহন করতে হবে না।

    Reply
  74. কৃত্রিম বুদ্বিমত্তা বা এআই বর্তমান প্রযুক্তির এক অনন্য আবিষ্কার, এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ অনেক ঘন্টার, অনেক কঠিন কাজও নিমিশেই করে ফেলতে পারে।এজন্য এআই প্রযুক্তির ব্যবহার দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে এবং মানুষও এআই সর্ম্পকে জানতে আরও বেশি আগ্রহী হচ্ছে। আপাত দৃষ্টিতে দেখলে এটি বেকারত্ব সৃষ্টির অন্যতম কারন মনে হলেও মূলত এআই প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার দ্বারা মানুষের অনেক কর্মসংস্থান ব্যবস্থাও হচ্ছে। সর্বোপরি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভবিষ্যতের চাকরির বাজারে একটি বিশাল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে, যা মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, কর্মসংস্থান ও অর্থনীতির বিভিন্ন দিককে নতুনভাবে রূপান্তরিত করবে। সমাজের সব স্তরের মানুষকে এই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে প্রস্তুত থাকতে হবে, এবং নতুন প্রযুক্তির সুবিধাগুলোকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।

    Reply
  75. বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। বিশ্ব যতই আধুনিকায়ন হচ্ছে ততই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। আর এই প্রযুক্তির একটি চমৎকার আবিষ্কার হলো Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সংক্ষেপে AI যেটা মানুষ তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে তৈরী করেছে।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI প্রযুক্তির প্রসার ভবিষ্যতের চাকরির বাজারে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে, কারণ এটি অনেক মানুষের কাজকে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম। এআই নির্ভরশীলতা বাড়ায় কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলেও, নতুন ধরনের দক্ষতা ও প্রযুক্তি ব্যবহারে পারদর্শিতা অর্জন করে মানুষ এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে।তাই যার যতটুকু মেধা আছে (Ai) দিকে ধাবিত হওয়া উচিত। কারন সব প্রযুক্তিই মানুষ ছাড়া অচল।এটা কঠিন ও দীর্ঘ কাজ সহজ এবং অল্প সময়ে করে দেয়। পৃথিবীকে উপভোগ করতে হলে (Ai)সম্পর্কে জানতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।
    কন্টেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে কৃএিম বুদ্ধিমত্তা ও এর ভবিষ্যৎ চাকরি বাজার সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেছেন।

    Reply
  76. বর্তমান বিশ্বে কৃত্তিম বুদ্ধি মত্তা( Ai) ব্যবহারের ফলে শ্রমবাজারে শ্রমিক চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে।তাই যার যতটুকু মেধা আছে (Ai) দিকে ধাবিত হওয়া। কারন সব প্রযুক্তিই মানুষ ছাড়া অচল।এটা কঠিন ও দীর্ঘ কাজ সহজ ওঅল্প সময়ে করে দেয়। পৃথিবীকে উপভোগ করতে হলে (এ,আই)সম্পর্কে জানতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও চাকরির ভবিষ্যৎ বাজার সম্পর্কে লেখকের চমৎকার উপস্থাপনা মানুষকে এ সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে এবং উৎসাহ যোগাবে।

    Reply
  77. কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা এখন সার্চ ইঞ্জিনের বিকল্প। শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এখন চাইলেই এ আই এর সাহায্য নিয়ে হিসাব, গবেষণা, প্রযুক্তিগত করতে পারে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, মানুষ এসব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে এবং পরিচালনা করে। তাই, প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক মানুষের মেধা অবিকল্পনীয়।

    Reply
  78. কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা এখন সার্চ ইঞ্জিনের বিকল্প। শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এখন চাইলেই এ আই এর সাহায্য নিয়ে হিসাব, গবেষণা, প্রযুক্তিগত করতে পারে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, মানুষ এসব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে এবং পরিচালনা করে। তাই, প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক মানুষের মেধা অবিকল্পনীয়।

    Reply
  79. বর্তমান বিশ্বে কৃত্তিম বুদ্ধি মত্তা( Ai) ব্যবহারের ফলে শ্রমবাজারে শ্রমিক চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে।তাই যার যতটুকু মেধা আছে (Ai) দিকে ধাবিত হওয়া। কারন সব প্রযুক্তিই মানুষ ছাড়া অচল।এটা কঠিন ও দীর্ঘ কাজ সহজ ওঅল্প সময়ে করে দেয়। পৃথিবীকে উপভোগ করতে হলে (এ,আই)সম্পর্কে জানতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতেই হবে।

    Reply

Leave a Comment