ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়?
বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।
গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করে সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন।
বিষণ্ণতা আসলে কি?
বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে।
মনঃচিকিৎসকরা বলছেন বিষণ্ণতায় আক্রান্তদের মধ্যে পনের শতাংশের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি হয়ে থাকে। তবে বিষণ্ণতা বলতে অনেকে মন খারাপকে বুঝে থাকেন।
মনোবিদরা বলেছেন বিষণ্ণতা মানুষের মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। একজন মানুষের কোনো বিষয়ে প্রত্যাশা পূরণ না হওয়া বা এ ধরণের নানা কারণে মন বিষণ্ণ হতেই পারে।
“কিন্তু যখনি এটা রোগ হবে সেটা একটু ভিন্ন। বিষণ্ণতা হতে পারে বিভিন্ন মাত্রা কিংবা গভীরতায়। মনে রাখতে হবে টানা দুই সপ্তাহ মন খারাপ থাকা বা আগে যেসব কাজে আনন্দ লাগতো সেসব স্বাভাবিক কাজগুলোতে আনন্দ না পাওয়ার মতো হলে এটিকে বিষণ্ণতার লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।”
বিষণ্ণতার লক্ষ্মণগুলো কী কী? কিভাবে বুঝবেন আপনার বিষণ্ণতা
আমেরিকান সাইক্রিয়াটিক এসোসিয়েশন বিষণ্ণতার নয়টি লক্ষ্মণ উল্লেখ করে বলেছে কারও মধ্যে এর মধ্যে অন্তত পাঁচটি টানা দু সপ্তাহ বা তারচেয়ে বেশি সময় দেখা গেলে সেটি বিষণ্ণতা হতে পারে।
আমাদের শরীরের হরমোনের প্রভাবই এর মূল কারণ। আমাদের জীবনের সমস্ত দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের মস্তিস্ক থেকে নিঃসৃত সেরাটোনিন, ডোপামিন, নর-এপিনেফ্রিন নামের হরমোন গুলো। যদি কোনো কারণে কারো এই হরমোনের নিঃসরণ ঠিকঠাক না হয় তাহলেই যত উৎপাতের শুরু।
তবে শরীরে সেরাটোনিন, ডোপামিন, নর-এপিনেফ্রিন নামক হরমোনদের ক্ষরণ কমই সব মনের রোগের গোড়ার কথা তা আমরা শুনতেই চাইনা। তার আবার চিকিৎসা! সাইক্রিয়াটিস্ট এর কাছে যেতে হবে শুনলেই প্রথমে যেটা মনে আসে সেটা দুর বাবা ওতো পাগলের ডাক্তার। আমি কি পাগল? অথচ সারাদিন চুপচাপ থাকি, কারও সাথে কথা বলতে ভালো লাগেনা, মনে হয় যেন আমার কেউ নেই, আমায় কেউ ভালোবাসে না। কিন্তু চিকিৎসার কথা উঠলেই; আর যাইহোক আমিতো পাগল নই। কেন সাইক্রিয়াটিষ্টের কাছে যাব? মেন্টাল ডিসওর্ডার ওসব বড়লোকের রোগ।
আরও পড়ুন
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির ঔষধ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় কি ? বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির আমল বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
নিম্নে ১৩টি লক্ষ্মণ তুলে ধরা হলো
- দিনের বেশির ভাগ সময় মন খারাপ থাকা।
- যেসব কাজে আনন্দ পেতো সেসব কাজে আনন্দ ও আগ্রহ কমে যাওয়া।
- ঘুম অস্বাভাবিক কম বা বাড়তে পারে।
- খাবারে অরুচি তৈরি হওয়া বা রুচি বেড়ে যাওয়া।
- ওজন কমে যাওয়া।
- কাজে ও চিন্তায় ধীরগতি হয়ে যাওয়া।
- নিজেকে নিয়ে নেতিবাচক চিন্তা করা বা নিজেকে দায়ী মনে হওয়া সবকিছুতে।
- সিদ্ধান্তহীনতা বা মনোযোগ কমে যাওয়া এবং খুব তীব্র হলে আত্মহত্যার চিন্তা পরিকল্পনা ও চেষ্টা করে।
- যদি দেখেন কারো কাজকর্মে আগের মতো উৎসাহ নেই। তার সঙ্গের সবাই আনন্দ করছে কিন্তু তার মাঝে সে ভাবছে সে একা।
- খুব সামান্য কারণে খুব উত্তেজিত হয়ে পড়া, আবার বিরাট কিছু ঘটে গেলেও কোনো অনুভুতি না আসা।
- সব কিছুতেই ক্লান্তি বোধ করা।
- কাজ কর্মে মনসংযোগ নেই। সবসময় সিদ্ধান্ত না নিতে পারার গ্লানিতে ভোগা।
- কারো ভালো কিছু হচ্ছে দেখলে নিজের মধ্যে হিংসে জাগে, ইচ্ছে হয় সব নষ্ট করে ফেলি।
এছাড়াও মনোবিদরা বলছেন, বিষণ্ণতার প্রতিক্রিয়া দুভাবে হতে পারে যেমন ঘুমের সমস্যার ক্ষেত্রে কারও ঘুম কমে যেতে পারে আবার কারও ঘুম বেড়েও যেতে পারে, আবার কারও ছাড়াছাড়া ঘুম হতে পারে।
“আবার দেখা যাচ্ছে ঘুম হচ্ছে কিন্তু ঘুম থেকে যে শক্তি আসার কথা শরীরে তা না এসে উল্টো ক্লান্তি অনুভূত হচ্ছে। সেটিও বিষণ্ণতার লক্ষ্মণ হতে পারে।”
আবার অনেকের ক্ষেত্রে খাবারের স্বাদে পরিবর্তন হয়। ফলে খাবার বেড়েও যেতে পারে, তেমনি আবার কমেও যেতে পারে কিন্তু সব মিলিয়ে শরীরের ওজন কমে যায় অনেকের ক্ষেত্রে। কেউবা আবার মুটিয়ে যায়।
এর বাইরেও কিছু লক্ষ্মণের কথা চিকিৎসকরা বলে থাকেন যার মধ্যে রয়েছে- নানা ধরণের শারীরিক উপসর্গ দেখা দেয়া, হাত পা জ্বালা পোড়া করা, কান দিয়ে গরম ধোয়া বের হওয়ার অনুভূতি কিংবা ভীষণ মাথা ধরা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য।
শেষ কথা
ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত।
তবে যদি অবসাদের মাত্রা বাড়ে বিশেষ করে যেখানে নিয়মিত টার্গেট, ডেডলাইন, কম্পিটিশন ইত্যাদি সময় মতো সম্পন্ন করার চাপ থাকে সব সময় ভয় থাকে আপনি পিছিয়ে যাবেন প্রতিযোগিতা থেকে; ভোকাট্টা হবে নাতো চাকরিটা। তেমন পেশার মানুষরা এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা শুধু মনের উপর প্রভাব ফেলে না, ডিপ্রেশন আমাদের শরীরের উপরও প্রভাব ফেলে।এই কনটেন্টে ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে।
ডিপ্রেশনের মাত্রা কোন পর্যায়ে গেলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে তাও এখানে বলে দেওয়া হয়েছে।
যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন তিনি যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল লিখেছেন।বর্তমান সময়ে আমরা সবাই কোন না কোন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকে।শুধু কর্মজীবী বা ব্যবসায়ীরা নয়, একজন গৃহিণী বা মা ও এ ডিপ্রেশনে ভুগে থাকে।
সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মায়েরাও অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগে। আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়?ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত। তেমন পেশার মানুষরা এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি। লেখক কে ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট লিখার জন্য
বিষণ্নতা একটি জটিল মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যা চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি ক্রমাগত দুঃখ, ক্রিয়াকলাপে আগ্রহ হ্রাস, ক্ষুধা বা ঘুমের ধরণে পরিবর্তন, ক্লান্তি, মনোনিবেশ করতে অসুবিধা, মূল্যহীনতা বা অপরাধবোধ এবং গুরুতর ক্ষেত্রে, আত্ম-ক্ষতি বা আত্মহত্যার চিন্তার কারণ হতে পারে। এটি দৈনন্দিন কার্যকারিতা এবং জীবনের মানকে উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। থেরাপি এবং ওষুধ সহ চিকিৎসায় লক্ষণগুলি পরিচালনা করতে এবং সুস্থতার উন্নতি করতে সহায়তা করতে পারে।এবং এই আর্টিকেল থেকে আমরা এসকল বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে পারি।
The word depression is now a very familiar word to everyone. Being in mental turmoil is called depression. He cannot be called depression if he is upset. Differs in degree of depression. Patients with mild depression can perform normal tasks despite mental distress. Even from his side, you cannot understand that the man is suffering from this disease. Likewise, if people are affected by this disease, it is impossible to get rid of it without professional treatment. So it is very important to consult a doctor at the right time. Thanks for writing such a content.
Depression, this word is very familiar to everyone now. Usually many people call depression when they are upset. But can it be called depression only if you are upset? Depression is again different in degree. Patients with mild depression can continue normal work activities despite mental distress. You can’t even tell from the side that the person next to you is suffering from this disease. If such professional people are affected by this disease, it is impossible to get rid of it without professional treatment. So it is very important to consult a doctor at the right time. Thanks to the author for writing such a content
বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হতে পারে। স্বল্পমাত্রার বিষন্নতা রোগীরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। যদি অবসাদের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তবে
তা মারাত্মক আকার ধারণ করে।যা চিকিৎসার আওতায় আনা জরুরী।
বিষণ্নতা একটি উল্লেখযোগ্য মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। এটা ডিগ্রী পরিবর্তিত হতে পারে. যারা হালকা বিষণ্নতায় ভোগেন তারা এখনও তাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম চালাতে পারেন। তবে বিষণ্নতার তীব্রতা বেড়ে গেলে তা মারাত্মক রূপ নিতে পারে। এই ধরনের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।ধন্যবাদ লেখককে এই ধরনের লেখা উপহার দেওয়ার জন্য
ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানসিক সমস্যা।জীবনের কোন না কোন সময় আমরা সকলেই এই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। তাই এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। এই কনটেন্ট পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন অর্থাৎ বিষণ্ণতা একটি মারাত্মক মানসিক ব্যাধি যা মানুষের সার্বিক সুস্থতা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন কে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী। আর্টিকেলটি পড়লে যে কেউ খুব সহজেই বুঝতে পারবে তার ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।
এই কনটেন্টটি তে ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক সমস্যা। মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশন আমাদের মৃত্যুর দার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে
আমরা প্রায় প্রতিটি মানুষই কমবেশি ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। তবে আমরা কি জানি ডিপ্রেশন টা মূলত কি? কি কি কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে?
ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীদের আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের মানুষটি এই রোগে আক্রান্ত। কারণ তারা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। তবে বেশি মাত্রায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীদের সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারলাম ডিপ্রেশন কি? ডিপ্রেশন এর লক্ষ্মণগুলো কী কী? ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়?
বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হতে পারে। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীদের আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের মানুষটি এই রোগে আক্রান্ত। কারণ তারা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। তবে বেশি মাত্রায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীদের সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।এই কনটেন্টটি তে ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক সমস্যা। মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশন আমাদের মৃত্যুর দার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। কনটেন্টটি আমার জন্য অনেক উপকারী ছিল। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ, বিষন্নতা বিষয়টি নিয়ে এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। আমি আগে মনে করতাম বিষন্নতা হচ্ছে মন খারাপ। কিন্তু আজকে বিষয়টি পুরোপুরি পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারলাম। আমি এই লেখাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি বেশি করে শেয়ার করবো যেন বিষন্নতা সম্পর্কে মানুষ ভালো ভাবে জানতে পারে।
আমাদের সবাইকে বিষন্নতা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। বর্তমানের সামাজিক পরিবেশ আমাদের বিষন্ন করে তুলছে। এই সমস্যা আমাদের সামাজিক ভাবেই দূর করতে হবে।
ডিপ্রেশন অর্থাৎ বিষণ্নতা বর্তমান সময়ে একটি মারাত্মক মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। অতিমাত্রার ডিপ্রেশন মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত করে, এবং তার মাঝে আত্মহত্যার প্রবণতা ও বৃদ্ধি করতে পারে। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং তা শনাক্ত করতে পারার কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ নিয়ে এই তথ্যবহুল কন্টেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে। এটি পড়ে যে কেউ অতি সহজেই বুঝতে পারবে তার মধ্যে ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সেটা প্রতিকারের জন্য কি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে
ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা বর্তমান সময়ে সকলের কাছে অতিপরিচিত একটি শব্দ।গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করেন সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন। কনটেন্টটিতে লেখক ডিপ্রেশন আসলে কি,এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ,ডিপ্রেশনে ভুগলে কি কি সমস্যা হয় ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যা বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আমাদের সকলেরই জানা উচিত বলে আমি মনে করি।ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে সকলকে অবহিত করার জন্য।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।বর্তমানে সমস্যাটি আরও বেড়েই চলছে। এখনি উপযুক্ত সময় সচতেন হওয়ার। অতিরিক্ত ডিপ্রেশন মানুষকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দেয়।উপরন্তু আর্টিকেলটি আমাদের সকলের জন্য খুবই উপকারী।আর্টিকেলটি পড়লে আপনি সহজেই বুজতে পারবেন আপনার মধ্যে ডিপ্রেশন নামক মানসিক সমস্যা আছে কিনা।লেখককে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি উপহার দেওয়ার জন্য।
এখানে বিষণ্ণতা ও এর ক্ষতিকর দিকের কথা বলা হয়েছে।লেখাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি ভঙ্কর মাসিক সমস্যা। সঠিক সময়ে এর থেকে বেরতে না পারলে, আত্মহত্যা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। এই কন্টেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যা ডিপ্রেশন কি চিনতে এবং সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিয়ে এই ভয়ঙ্কর ব্যধি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টি আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য ।
বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানসিক সমস্যা। দিন দিন এই সমস্যাটি মহামারির আকার ধারণ করছে তা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তৈরি করা রিপোর্ট দেখলেই জানা যায়। মোটাদাগে বলতে গেলে, আমাদের শারীরিক অসুস্থতার জন্য যেমন চিকিৎসা প্রয়োজন ঠিক তেমনি প্রয়োজন মানসিক অসুস্থতার চিকিৎসাও। কিন্তু আমাদের দেশে ডিপ্রেশনের মতো মানসিক অসুস্থতার চিকিৎসা নিতে মানুষ এতটা তাগিদ অনুভব করেনা যতটা অন্য কোনো সময় করে। কেউ কেউ তো এসব রোগকে “বড়লোকের রোগ” বলেও আখ্যায়িত করে থাকে। কিন্তু এই প্রথম পর্যায়র ডিপ্রেশন মহামারি আকার ধারণ করে একজন মানুষকে যে আত্নহত্যার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে, সে বিষয়ে মানুষের ধারণা খুব কম।
এই আর্টিকেলটি থেকে আমি ডিপ্রেশনের ছোট ছোট লক্ষণগুলো জানতে পারি। এর মাধ্যমে আমি যেমন নিজের যত্ন নিতে পারবো, অন্যদিকে, আমার কাছের মানুষগুলোর মধ্যে এই প্রবণতা দেখা দিলে তাদের সঠিক মানসিক চিকিৎিসায় সাহায্য করতে পারবো।
বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা বিষণ্ণতার লক্ষনও সমস্যা সম্পর্কে জানতে পারলাম।
ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক মানসিক সমস্যা। যদি কেউ একবার ডিপ্রেশনে পড়ে তা থেকে বের হওয়া খুব কঠিন হয়ে যায়। এই ডিপ্রেশনের ফলে মানুষ আত্নহত্যা পর্যনত করে ফেলে। এই আর্টিকেলটিতে কিভাবে সঠিক চিকিৎসায় ডিপ্রেশন থেকে বের হওয়া যায় তা সুন্দরভাবে বর্ণানা করা হয়েছে। এই আর্টিক্যাল টি পড়লে ডিপ্রেশনের লক্ষন এবং ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জানতে পারবেন।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার ঘরে ঘরে । এমন একটা পরিবার খুঁজে পাওয়া যায় না যে পরিবারে একজনও ডিপ্রেশন রুগী নেই।সাধারণত ভাবে এটা শুরু হয় মন খারাপ থেকে । কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়?ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম করে সবার সাথে মিশে নিজেকে মানিয়ে নেয়। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত। ডিপ্রেশন শুধু মন না শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। ছাত্র,কর্মজীবী বা ব্যবসায়ীরা এমনকি একজন গৃহিণী , মা ও এ ডিপ্রেশনে ভুগে থাকে সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মায়েরাও অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগে। বর্তমানে স্কুল পড়ুয়া ছেলে, মেয়েদের মধ্যে এর কারনে ভয়াবহ রূপ দেখা যায়। এরকম হলে চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি। লেখক কে ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর কনটেন্ট লিখার জন্য।
ডিপ্রেশন তথা বিষণ্ণতা, আমাদের নিত্যদিনের একটি কমন সমস্যা। এই শব্দটা এখন আর কারো কাছে অপরিচিত নয়। আমাদের শরীরের হরমোনের প্রভাবই এর মূল কারণ। আমাদের জীবনের সমস্ত দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের মস্তিস্ক থেকে নিঃসৃত সেরাটোনিন, ডোপামিন, নর-এপিনেফ্রিন নামের হরমোন গুলো। যদি কোনো কারণে কারো এই হরমোনের নিঃসরণ ঠিকঠাক না হয় তাহলেই যত উৎপাতের শুরু। তাই শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে।
ডিপ্রেশন, শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়? ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা।এই কনটেন্টে ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে।
ডিপ্রেশনের মাত্রা কোন পর্যায়ে গেলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে তাও এখানে বলে দেওয়া হয়েছে।যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন তিনি যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল লিখেছেন।বর্তমান সময়ে আমরা সবাই কোন না কোন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মায়েরাও অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগে। আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন এমন একটি ভাইরাস যা সময় মত নির্মুল করতে না পারলে মানুষকে এক সময় মৃত্যুর দিতে নিয়ে যায় । ডিপ্রেশনের উপর লেখা কনটেন্টটি সময়োপযোগী জনগুরুত্তপুর্ণ একটি কনটেন্ট। ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে উক্ত কনটেন্টটে। ডিপ্রেশন নিয়ে এতো সুন্দর কনটেন্ট এর জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা আজকাল আমাদের সমাজের খুব পরিচিত একটা শব্দ। বিষন্নতা বলতে আমরা মন খারাপ হওয়াকে বুঝায়।কিন্তু এর বিভিন্ন মাত্রা রয়েছে।যখন এই বিষন্নতা তার মাত্রা অতিক্রম করে তখন মানুষের মাঝে বিভিন্ন রকমের শারীরিক সমস্যা ও দেখা দেয়।তখন এই বিষন্নতা রোগে পরিণত হয়।বিষন্নতার রোগীদের মধ্যে অনেক সময় আত্মহত্যার প্রবণতা ও দেখা যায়।এ কনটেন্ট টি তাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই কনটেন্ট পড়ে বিষন্নতার লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারলাম। তাই আমি মনে করি এই কনটেন্ট টি সবার উপকারে আসবে।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বলতে আমরা মন খারাপকে বুঝালেও।এটি অনেক সময় আমাদের জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। গবেষক ও চিকিৎসকরা বলেন সাধারণভাবে প্রায় প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন। বিষন্নতা আমাদের শারীরিক ও দৈনন্দিন জীবনে ও খারাপ প্রভাব সৃষ্টি করে।বিষন্নতার অনেক গুলো লক্ষণ রয়েছে।এই কনটেন্টটিতে বিষন্নতার লক্ষনসমূহ উল্লেখ করা হয়েছে। একজন মানুষ এই কনটেন্ট টি পড়ে সহজেই বুঝতে পারবে তারমধ্যে বিষন্নতা আছে কি না। এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।তাই সকলে এই কনটেন্ট টি পড়ে উপকৃত হবেন আশা করি।
বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। আমরা প্রায় প্রতিটি মানুষই কমবেশি ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি।সঠিক সময়ে এর থেকে বের হতে না পারলে আত্মহত্যা পর্যন্ত পৌঁছতে পারে।মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন একটি মানসিক সমস্যা।জীবনের কোন না কোন সময় আমরা সকলেই এই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। তাই এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে হাডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়?ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত। তেমন পেশার মানুষরা এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি। । এই কনটেন্ট পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানুষিক ব্যাধি।এটি মানুষের মধ্যে বিষন্নতাসহ নানাবিধ সমস্যা সৃষ্টি করে যা মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়।তাই অবশ্যই ডিপ্রেশনে আক্রান্তটা সিরিয়াস পর্যায়ে হলে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া উচিত।
ডিপ্রেশন একটি গভীরভাবে ব্যক্তির মানসিক অবস্থার সমস্যা, যা ধারাবাহিকভাবে দুঃখ, নিরাশা, অনিচ্ছাকৃত অবস্থা, ও মনোযোগ নাস্ত্য উত্পন্ন করে। এটি কেবলমাত্র মনোশারীর একটি বিপ্লব নয়, বরং এটি জীবনের নানান দিকের প্রভাব ফেলে, কারণে দৈনন্দিন কাজে ব্যক্তির কার্যক্ষমতা ও সম্পর্কের দিকে অনুরক্ততা হারাতে সাহায্য করে। ডিপ্রেশন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন বা মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদারের সাথে আলাপ করতে পারেন।এই কন্টেন্টয়ে আমরা জেনেছি কিভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা সবার কাছেই এখন একটি পরিচিত শব্দ। এটি অনেক সময় আমাদের জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে।এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। ডিপ্রেশনের উপর লেখা কনটেন্টটি সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। এই কন্টেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যা ডিপ্রেশন কি তা চিনতে এবং সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিয়ে এই ভয়ঙ্কর ব্যধি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে ইন শা আল্লাহ।
ডিপ্রেশন একটি গভীরভাবে দুঃখ, অবসাদ, এবং অনিশ্চয়তা অনুভব করার অবস্থা। এটি মানসিক অবসাদের একটি জটিল রূপ, যা সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। এর সাথে ব্যক্তির আচরণ, সম্পর্ক, এবং শরীরের সমস্যাও সংযোগিত হতে পারে। যে কেউ যখন ডিপ্রেশনে আছেন, তাদের সাথে সময় কাটানো, উপস্থিতি দেওয়া এবং পেশাদার সাহায্য সরবরাহ করা গুরুত্বপূর্ণ। এই পোস্ট এ এই বিষয়ে অনেক কিছু দেওয়া আছে। ধন্যবাদ
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা সবার কাছেই এখন একটি পরিচিত শব্দ। এটি অনেক সময় আমাদের জীবনেকে প্রভাবিত করে। ডিপ্রেশনের উপর লেখা কনটেন্টটি সবার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। এই কন্টেন্ট টিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সুন্দরভাবে ধরা হয়েছে, যা ডিপ্রেশন কি তা বুঝতে এবং সঠিক চিকিৎসা নিয়ে এই ব্যধি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করবে ইন শা আল্লাহ।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ মানসিক সমস্যা।এটি ব্যাক্তিকে পরিপূর্ণ রুপে শেষ করে দেয়। ডিপ্রেশনের মাত্রা বেড়ে গেলে ব্যাক্তি আত্নহত্যা করতেও ভয় পায়না। এই সময় পাশে একজন সাপোর্টার প্রয়োজন হয়। সুতরাং আমাদের উচিত কেউ যদি ডিপ্রেশনে ভুগে তাহলে তাকে বিষন্নতা কাঠিয়ে উঠার জন্য প্রয়োজনীয় সাহায্য করা।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বলতে আমরা মন খারাপকে বুঝালেও।এটি অনেক সময় আমাদের জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এই কনটেন্টে ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে।
ডিপ্রেশনের মাত্রা কোন পর্যায়ে গেলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে তাও এখানে বলে দেওয়া হয়েছে।যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন তিনি যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল লিখেছেন।বর্তমান সময়ে আমরা সবাই কোন না কোন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মায়েরাও অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগে। এবং এ সময় পরিবারের সাপোর্ট খুবই দরকার। আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
Reply
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা হতে পারে ক্ষণস্থায়ী আবার হতে পারে দীর্ঘস্থায়ী। দীর্ঘস্থায়ী বিষণ্ণতায় আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তবে সবসময় যে চিকিৎসার মাধ্যমে বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি মিলবে এমনটাও নয়। তাই তারচেয়ে এর পেছনে থাকা কারণ খুঁজে বের করা, কারণগুলো আগে থেকেই প্রতিরোধ করা বেশি কার্যকর। দৈনন্দিন জীবনে আমরা কিছু ছোটো ছোটো পরিবর্তন করেই ডিপ্রেশনকে দূরে রাখতে পারি।ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ মানসিক সমস্যা।ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা শুধু মনের উপর প্রভাব ফেলে না, ডিপ্রেশন আমাদের শরীরের উপরও প্রভাব ফেলে।এই কনটেন্টে ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে।সঠিক সময়ে এর থেকে বের হতে না পারলে আত্মহত্যা পর্যন্ত পৌঁছতে পারে।মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন।ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত।কিন্তু ডিপ্রেশনের মাত্রা বেড়ে গেলে অবশ্যই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা একটি মানসিক সমস্যা হলেও এর প্রভাবে শারীরিক অনেক সমস্যাও দেখা যায়। প্রাথমিক অবস্থায় এর সঠিক চিকিৎসা না করালে ধীরে ধীরে জটিল সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। বিষণ্নতার অনেক লক্ষন রয়েছে, যা এই আর্টিকেলে সুন্দর গোছালো ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। একেক জনের বিষণ্ণতার মাত্রা একেক রকম। কারোর কম আবার কারো বেশি। সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল এতো সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন,এই শব্দের সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত,কিন্তু এর গভীরতা সম্পর্কে আমরা সচেতন নই।এটি শুধু মনের উপর প্রভাব ফেলে তা নয়, শারীরিক ভাবে ও অসুস্থ করে তোলে।এই আর্টিকেল থেকে আমরা ডিপ্রেশন এর বিভিন্ন লক্ষণগুলো জানতে পারলাম। ডিপ্রেশন নিয়ে সচেতনতার জন্য একটি সময় উপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। লেখককে ধন্যবাদ এই সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
ডিপ্রেশন,শব্দটা এখন সবার কাছে অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।
ডিপ্রেশনের বিভিন্ন মাত্রা রয়েছে। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। ডিপ্রেশন মাত্র বৃদ্ধি পেলে অবশ্যই চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে সুস্থতার জন্য।
সকলের বিষণ্নতা মুক্ত জীবন কামনা করছি।
ডিপ্রেশন অর্থাৎ বিষণ্ণতা একটি মারাত্মক মানসিক ব্যাধি যা মানুষের সার্বিক সুস্থতা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন কে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী। আর্টিকেলটি পড়লে যে কেউ খুব সহজেই বুঝতে পারবে তার ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।
ধন্যবাদ,এই কনটেন্টটি তে ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক সমস্যা। মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশন আমাদের মৃত্যুর দার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে
ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানসিক সমস্যা। জীবনের কোন না কোন সময় আমরা সকলেই এই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি।গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করেন সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন। কনটেন্টটিতে লেখক ডিপ্রেশন আসলে কি, এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, ডিপ্রেশনে ভুগলে কি কি সমস্যা হয় ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।এই আর্টিকেলটি থেকে আমি ডিপ্রেশনের ছোট ছোট লক্ষণগুলো জানতে পারি। এর মাধ্যমে আমি যেমন নিজের যত্ন নিতে পারবো, অন্যদিকে, আমার কাছের মানুষগুলোর মধ্যে এই প্রবণতা দেখা দিলে তাদের সঠিক মানসিক চিকিৎিসায় সাহায্য করতে পারবো।যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন তিনি যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল লিখেছেন। বর্তমান সময়ে আমরা সবাই কোন না কোন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মায়েরাও অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগে। এবং এ সময় পরিবারের সাপোর্ট খুবই দরকার। আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন এক প্রকারভয়াবহ মানসিক সমস্যা।জীবনের কোন না কোন সময় আমরা সকলেই এই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। ডিপ্রেশন অনেক কারনে হতে পারে।এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। তাই এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। কেননা এর ফলে যেমন পারিবারিক জীবনে অশান্তি পোহাতে হয়, তেমনি আই,বি,এস এর মত দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। এই কনটেন্ট পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন শব্দটা শুনিনি, এমন মানুষ খুব কম ই আছি। কিন্তু জানি কি? ডিপ্রেশন কি? কিভাবে তৈরি হয়? শারীরিক অসুস্থতায় যেমন শরীরের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তেমনি মানসিক অবসাদের জন্যেও মানুষ শারীরিক অসুস্থতায় নিমজ্জিত হতে পারে। ব্যাঘাত ঘটে স্বাভাবিক জীবনে৷ ডিপ্রেশনে ভুগলে স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারেনা কেউ কেউ যদি তা মাত্রাতিরিক্ত হয়। অনেকে আবার এটা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। কিন্তু আগে থেকেই যদি আমরা সচেতন হই, তাহলে নিজেরা নিজেদের এবং পাশের মানুষকে সাহায্য করতে পারবো। ডিপ্রেশন কত প্রকার, কোন কোন মাত্রায় তা স্বাভাবিক ও দ্রুত কাটিয়ে উঠা সম্ভব, কোন পর্যায়ে পরামর্শ নেয়া উচিত, এর লক্ষণ কি কি ইত্যাদি জানা থাকলে খুব সহজেই এটি ওভারকাম করা যাবে। হয়তো অনেকেই ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া থেকে বিরত থাকবেন। এটিকে ভয় না পেয়ে জয় করতে হবে। সেটাই শিখলাম এই আর্টিকেল থেকে। ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন মানেই বিষণ্ণতা আর এটি একটি মহামারির মতন মারাত্মক ভাবে সারা বিশ্বে নিরব ঘাতক ব্যাধি হিসাবে ছড়িয়ে পড়ছে যা মানুষের সার্বিক সুস্থতা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন কে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী। আর্টিকেলটি পড়লে অনেক উপকার হয়েছে।
ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানসিক সমস্যা।ডিপ্রেশন কত প্রকার, কোন কোন মাত্রায় তা স্বাভাবিক ও দ্রুত কাটিয়ে উঠা সম্ভব, কোন পর্যায়ে পরামর্শ নেয়া উচিত, এর লক্ষণ কি কি ইত্যাদি জানা থাকলে খুব সহজেই এটি ওভারকাম করা যাবে।মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশন আমাদের মৃত্যুর দার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে।আর্টিকেলটি পড়লে যে কেউ খুব সহজেই বুঝতে পারবে তার ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।
ডিপ্রেশন একটি মানসিক অবস্থা যা মানুষের মনের স্থিতি, মনোভাব, এবং দৈনন্দিন কার্যকলাপের প্রভাব ফেলে। এটি আমাদের ভাবতে সামান্য দুঃখ, অসুখ, বা আতঙ্কের পরিবর্তে মানসিক বা শারীরিক অস্থিরতা, অনৈচ্ছিক বিরাগ বা সামান্য আত্মঘাতের মতো গভীরভাবে আপাত থাকে। ডিপ্রেশন আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনের সমগ্র দিকে প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন কাজ, সামাজিক সংবাদ, এবং সম্পর্ক। এর চিকিৎসা এবং পরিচর্যা জরুরি হলেও সম্পর্কবিশিষ্ট হওয়া উচিত এবং মনোনিবেশ এবং পেশাদারী সাহায্যের আবশ্যকতা হতে পারে।
উপরোক্ত আর্টিকেল পড়লে আমরা ডিপ্রেশন কি, লক্ষণ ও প্রতিকার সবকিছু জানতে পারবো। তাই লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত জরুরি একটা আর্টিকেল আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত। গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করে সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন। ডিপ্রেশন মাত্রা ভেদে আলাদা হয়ে থাকে। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে ডিপ্রেশন সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানতে পারলাম। লেখকের লেখনি খুবই চমৎকার।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি মারাত্মক মনস্তাত্ত্বিক ব্যাধি। অতিমাত্রার ডিপ্রেশন আমাদের স্বাভাবিক জীবন ও কর্মমুখী জীবনকে ব্যাহত করে তুলে।তাই এ থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য আমাদের সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। কনটেন্ট এর মাধ্যমে লেখক ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষণ সমূহ ও তার থেকে প্রতিকার পাওয়ার উপায় সমূহ সম্পর্কে খুবই বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। যা আমাদেরকে ডিপ্রেশন সম্পর্কে সচেতন হওয়ার জন্য সুস্পষ্ট ধারণা দেয়। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ডিপ্রেশন খুবই কমন কিন্তু মারাত্মক এক ধরনের মানসিক ব্যাধি, যা আপনার অনুভূতি, চিন্তাচেতনা ও কাজকর্মের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমরা অনেক সময় দুঃখবোধ (Sadness) ও বিষণ্নতাকে (Depression) এক বলে মনে করি। এ দুটি কিন্তু এক নয়। দুঃখবোধ হলো সাময়িক মন খারাপ; যা অল্প কিছু সময় পরই ঠিক হয়ে যায়। এর জন্য কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। অন্যদিকে, ডিপ্রেশন দীর্ঘকালীন সমস্যা। যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসার ও পরামর্শের প্রয়োজন হয়।
উপরিউক্ত কন্টেন্ট টি পড়ে আশা করি সবাই অনেক কিছু জানতে পারবে।ধন্যবাদ রাইটার কে❤️
বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হতে পারে। এটি একটি মানসিক অবস্থা যা মানুষের মনের স্থিতি, মনোভাব, এবং দৈনন্দিন কার্যকলাপের প্রভাব ফেলে। বেশি মাত্রায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীদের সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।এই কনটেন্টটি তে ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক সমস্যা। মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশন আমাদের মৃত্যুর দার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। কনটেন্টটি আমার জন্য অনেক উপকারী ছিল। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন এক ধরনের মানসিক সমস্যা। যা আমি বা আমরা প্রায়শই ভুগে থাকি।
এটি একটি মানসিক ব্যাধি যা মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন কে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী। আর্টিকেলটি পড়লে যে কেউ খুব সহজেই বুঝতে পারবে তার বা তার আশেপাশের কারোর ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।
আমরা সবাই মাঝেমধ্যে দুঃখিত, বেদনার্ত এবং মনঃক্ষুণ্ণ বোধ করি। জীবনের অন্যান্য আবেগের মতই এগুলোও আমাদের জীবনের অংশ
কিন্তু কিছু কিছু অনুভূতি যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়; শারীরিক ক্ষতি হয় কিংবা অনেক সময়ের ব্যবধান ঘটে যায় তখন হিতে বিপরীত হয়ে যায়।
ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীদের একটি সাধারণ প্রবণতা থাকে আত্মহত্যা করার। আত্মহননমূলক চিন্তা-ভাবনা নিঃসন্দেহে মারাত্মক।
-এমন ঝুঁকিমূলক কাজ করা যেগুলোর পরিণতি মৃত্যু হতে পারে।
-নিজেকে প্রতিটি ক্ষেত্রে অযোগ্য এবং অপদার্থ মনে হয়
আপনার নিজের কিংবা পরিবারের কারোর মধ্যে যদি এমন লক্ষণ দেখে থাকেন, তাহলে যতদ্রুত সম্ভব মনোবিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। মনে রাখবেন, এসব ক্ষেত্রে যত দেরি করবেন তত ক্ষতির হার বেড়ে যাবে কয়েক গুণ।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটি এখন সবার কাছে অতি পরিচিত শব্দ। অনেকে মন খারাপ কেই ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু ডিপ্রেশনের আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্প মাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিকভাবে কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। যদি অবসাদের মাত্রা বেড়ে যায় তাহলে সেই ব্যক্তিকে পেশাদারী চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সমেয় চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরী। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে ডিপ্রেশনের ক্ষতিকর প্রভাব এবং এই সমস্যার সমাধানের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো, তাই এই আর্টিকেল এর জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
বর্তমানে আমাদের চারপাশে ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা একটি মারাত্মক সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। বিষন্নতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিষন্নতায় নানা ধরনের লক্ষণ প্রকাশ হয় যা নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে আলাদা। সঠিক সময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব। এই কনটেন্টটি ডিপ্রেশন সম্পর্কে অনেকে সচেতন হবে।
ডিপ্রেশনের ফলে মানুষের শারীরিক এবং মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যা মানুষের আচরণ কে প্রভাবিত করে। ডিপ্রেশনের ফলে মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়।ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে চিকিৎসা এর পরামর্শে আবশ্যক ।
ডিপ্রেশন এক ধরনের মানসিক সমস্যা। যা আমি বা আমরা প্রায়শই ভুগে থাকি।
এটি একটি মানসিক ব্যাধি যা মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপন কে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী। আর্টিকেলটি পড়লে যে কেউ খুব সহজেই বুঝতে পারবে তার বা তার আশেপাশের কারোর ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা এই শব্দটার সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। ডিপ্রেশন হতে পারে ক্ষণস্থায়ী আবার হতে পারে দীর্ঘস্থায়ী।দীর্ঘস্থায়ী বিষণ্ণতায় আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।তবে সব সময় যে চিকিৎসার মাধ্যমে বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি মিলবে এমনটাও নয়।তাই এর পেছনে থাকা কারণ গুলো খুঁজে বের করা কারণ গুলো আগে থেকেই প্রতিরোধে করা বেশি কার্যকর।
সময়োপযোগী কনটেন্টি তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা।বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।
গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করে সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন।এই আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণ ও এর প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হইয়েছে।বর্তমান বিশ্বে এটি মহামারী আকারে সবার মধ্যে ছড়িয়ে গেছে।এটি মনের সাথে সাথে শরীরেরও ক্ষতিসাধন করে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী সবার জন্য। ধন্যবাদ লেখককে।
সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা বলে। বর্তমানে বিষণ্ণতা একটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। আমাদের দেশে এই সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছেে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।বিষন্নতার তীব্রতা বেড়ে গেলে তা মারাত্মক আকারে রূপ নিতে পারে। এই রোগে আক্রান্ত হলে সঠিক চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা বিষয়টি নিয়ে এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন এমন এক ব্যাধি যা একজন মানুষকে মানষিকভাবে অসুস্থত করে তুলে। ধীরে ধীরে একজন মানুষকে আত্নহত্যার পথ নিতে বাধ্য করে। তাই আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এছাড়াও বিভিন্ন পথ অবলম্বন করেও আমরা এ রোগ থেকে বাচতে পারি যা এ আর্টিকেল পড়ে আমরা জানতে পারি। খুবই উপকারী একটি আর্টিকেল যা তরুন সমাজের পথপদশর্ন হয়ে থাকবে বলে আমি মনে করি। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
এই কনটেন্টটি তে ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক সমস্যা। মাত্রাতিরিক্ত ডিপ্রেশন আমাদের মৃত্যুর দার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। এতো সুন্দর এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আজকাল ডিপ্রেশন শব্দটা শুনেনি এমন কেউ নেই। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা বলে। বর্তমানে বিষণ্ণতা একটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। এর বিভিন্ন মাত্রা রয়েছে।যখন এই বিষন্নতা তার মাত্রা অতিক্রম করে তখন মানুষের মাঝে বিভিন্ন রকমের শারীরিক সমস্যা ও দেখা দেয়।তখন এই বিষন্নতা রোগে পরিণত হয়।বিষন্নতার রোগীদের মধ্যে অনেক সময় আত্মহত্যার প্রবণতা ও দেখা যায়।এ কনটেন্ট টি তাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট।
ডিপ্রেশন শব্দটা সবার কাছে পরিচিত শব্দ। এখনকার সবাই কমবেশি ডিপ্রেশনে পড়ে। অনেকে ডিপ্রেশন খুব সহজে কাটিয়ে উঠতে পারে এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম সুন্দর ভাবে চলে যেতে পারে। অতিরিক্ত মাত্রই ডিপ্রেশন হলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। উক্ত কনটেন্টটি সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
ইংরেজি শব্দ Depression এর বাংলা অর্থ হলো বিষন্নতা । এটি বর্তমানে বহুল আলোচিত একটি মানসিক রোগের নাম।বিভিন্ন মানষিক, শারীরিক দূর্বলতার জন্য মানুষের মধ্যে তৈরি হয় বিষন্নতা। রোগী অবস্থা ভেদে এটা কয়েক রকম হয়ে থাকে।অনেক সময় খুব স্বল্প মাত্রার একজন রোগীর কাছে থাকলেও বোঝা যায় না। তবে সময় মতো এসব রোগিদের সঠিক চিকিৎসা করলে অনেক সময়ই ভালো হয়ে যায়।
ডিপ্রেশন এক ধরনের মানসিক সমস্যা।
ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
ডিপ্রেশন একটি মানসিক ব্যাধি। বর্তমানে এই সময়ে, এই শব্দটা এখন সবার কাছে অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়?
বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা।ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত।
তবে যদি অবসাদের মাত্রা বাড়ে বিশেষ করে যেখানে নিয়মিত টার্গেট, ডেডলাইন, কম্পিটিশন ইত্যাদি সময় মতো সম্পন্ন করার চাপ থাকে সব সময় ভয় থাকে আপনি পিছিয়ে যাবেন প্রতিযোগিতা থেকে; ভোকাট্টা হবে নাতো চাকরিটা। তেমন পেশার মানুষরা এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা হলো সবচেয়ে সাধারণ ধরনের মানসিক স্বাস্থ্যগত একটি অবস্থা। এটি উদ্বেগের পাশাপাশি বিকাশ লাভ করে। ডিপ্রশন স্বল্পস্থায়ী বা দীর্ঘস্থায়ী উভয়ই হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর দেয়া গাইডলাইন অনুযায়ী, দুঃখ, আগ্রহ বা আনন্দ হারিয়ে ফেলা, অপরাধবোধ, নিজেকে মূল্যহীন লাগা, ঘুম ও ক্ষুধায় বিরক্তি, ক্লান্তি, দুর্বল মনোযোগ ইত্যাদি বিষয়গুলো ডিপ্রেশন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত।
নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই ডিপ্রেশনের। বিভিন্ন কারণেই ডিপ্রেশন হতে পারে। যেমন:
হরমোনের পরিবর্তন,
হরমোনের কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন- খিদে কমা, ঘুমের অভাব এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপ হরমোনের পরিবর্তনের জন্য দায়ী। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে শরীরে হরমোন কম বা বেশি উৎপন্ন হয়। এছাড়া নারীর ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন নামক হরমোনের পরিবর্তন, যা মাসিক ঋতুস্রাব, প্রসব পরবর্তী ঋতুস্রাব, পেরিমেনোপজ বা মেনোপজের সময় হয়ে থাকে; তা ডিপ্রেশন ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
শারীরিক অসুস্থতা,
অনিদ্রা, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, ক্যানসারসহ দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা ডিপ্রেশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
ব্যথা,
যারা দীর্ঘসময় ধরে মানসিক বা দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক ব্যথা অনুভব করেন তাদেরকে ডিপ্রেশন ঘিরে ধরে।
মস্তিষ্কের রসায়ন,
মস্তিষ্কের যে অংশ মনঃমেজাজ, চিন্তা-ভাবনা, ঘুম, ব্যবহার ইত্যাদি পরিচালনা করে, সেখানে রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতার কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে।
শৈশবের ট্রমা,
খুব ছোটোবেলার কোনো স্মৃতি যা এখনও মনে ভয়ের সৃষ্টি করে, সেগুলোর কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে।
এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা হলো সবচেয়ে সাধারণ ধরনের মানসিক স্বাস্থ্যগত একটি অবস্থা। এটি উদ্বেগের পাশাপাশি বিকাশ লাভ করে। ডিপ্রশন স্বল্পস্থায়ী বা দীর্ঘস্থায়ী উভয়ই হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর দেয়া গাইডলাইন অনুযায়ী, দুঃখ, আগ্রহ বা আনন্দ হারিয়ে ফেলা, অপরাধবোধ, নিজেকে মূল্যহীন লাগা, ঘুম ও ক্ষুধায় বিরক্তি, ক্লান্তি, দুর্বল মনোযোগ ইত্যাদি বিষয়গুলো ডিপ্রেশন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত।নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই ডিপ্রেশনের। বিভিন্ন কারণেই ডিপ্রেশন হতে পারে। যেমন
:হরমোনের পরিবর্তন,
হরমোনের কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন- খিদে কমা, ঘুমের অভাব এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপ হরমোনের পরিবর্তনের জন্য দায়ী। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে শরীরে হরমোন কম বা বেশি উৎপন্ন হয়। এছাড়া নারীর ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন নামক হরমোনের পরিবর্তন, যা মাসিক ঋতুস্রাব, প্রসব পরবর্তী ঋতুস্রাব, পেরিমেনোপজ বা মেনোপজের সময় হয়ে থাকে; তা ডিপ্রেশন ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
শারীরিক অসুস্থতা,
অনিদ্রা, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, ক্যানসারসহ দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা ডিপ্রেশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
ব্যথা,
যারা দীর্ঘসময় ধরে মানসিক বা দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক ব্যথা অনুভব করেন তাদেরকে ডিপ্রেশন ঘিরে ধরে।
মস্তিষ্কের রসায়ন,
মস্তিষ্কের যে অংশ মনঃমেজাজ, চিন্তা-ভাবনা, ঘুম, ব্যবহার ইত্যাদি পরিচালনা করে, সেখানে রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতার কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে।
শৈশবের ট্রমা,
খুব ছোটোবেলার কোনো স্মৃতি যা এখনও মনে ভয়ের সৃষ্টি করে, সেগুলোর কারণে ডিপ্রেশন হতে পারে।
এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
ডিপ্রেশন অর্থাৎ বিষণ্নতা বর্তমান সময়ে একটি মারাত্মক মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। অতিমাত্রার ডিপ্রেশন মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাপনকে ব্যাহত করে।কনটেন্টটিতে ডিপ্রেশন কী এবং এর ফলে কি কি সমস্যা হতে পারে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপ্রেশন এমন একটি রোগ যা মানুষের ভেতরটাকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়, কিন্তু বাইরের মানুষ তা বুঝতেই পারেনা। এই ডিপ্রেশনে যখন কারো মধ্যে অতিমাত্রায় হয়ে যাবে তখন সে মানুষ জীবন্ত লাশ হয়ে যেতে পারে। এই কনটেন্টটির মাধ্যমে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় এবং ডিপ্রেশন এর লক্ষণগুলো তুলে ধরা হয়েছে। যা প্রতিটা মানুষের জন্যই অনেক উপকারী।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। শুধু মন খারাপ থাকলেই তাকে ডিপ্রেশন বলা যাবে না।বিষণ্ণতা হতে পারে বিভিন্ন মাত্রা কিংবা গভীরতায়। মনঃচিকিৎসকরা বলছেন বিষণ্ণতায় আক্রান্তদের মধ্যে পনের শতাংশের আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি হয়ে থাকে।আমাদের শরীরের হরমোনের প্রভাবই এর মূল কারণ। এই রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি সম্ভব না। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে।
প্রযুক্তির উন্নতির সাথে অনলাইনে মানুষের সংশ্লিষ্টতা বাড়লেও বাস্তব জীবনে এর পরিমাণ কমে গেছে। আর এখান থেকেই মানসিক শারীরিক নানান সমস্যার জন্ম। তবে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে এসব সমস্যার প্রতিকার সম্ভব।
লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এই বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি মানসিক রোগ। মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় ডিপ্রেশন এ ভোগে থাকেন।বর্তমানে এই সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করছে। এক সাথে বসবাস করেও অনেক সময় বুঝা যায় না, আপনার পাশের মানুষটি ভয়াবহ ডিপ্রেশনে ভুগছে।এর প্রতিকারের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ মেনে জীবন যাপন করা প্রয়োজন। এই আর্টিক্যালে ডিপ্রেশনের লক্ষ্মণ এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা হচ্ছে একটি মানসিক সমস্যা। আমরা সকলে জীবনে কোন না কোন সময়ে ডিপ্রেশনে ভুগি। এমন কি আমাদের আশেপাশে ও এরকম অনেক ডিপ্রেশনের রোগী রয়েছে। কিন্তু আমরা বুঝতেও পারি না। এই কনটেন্টি পড়ে ডিপ্রেশনের লক্ষণ সম্পর্কে জানলাম। আমরা যখনই বুঝতে পারব আমরা নিজেরা ডিপ্রেশনে আছি অথবা আমাদের আশেপাশের মানুষ ডিপ্রেশনে আছেন আমাদের উচিত সঠিক সময়ে চিকিৎসা নেওয়া। কারণ এই ছোট্ট ডিপ্রেশন একটা সময় অনেক বড় মানসিক সমস্যার কারণে হতে পারে।
ডিপ্রেশন শব্দটা সবার কাছেই একটি পরিচিত শব্দ ।ডিপ্রেশন অর্থ হলো বিষন্নতা ।স্বল্প মাত্রায় বিষণ্ণতায় মানুষ স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যেতে পারে ।তবে ডিপ্রেশনের মাত্রা বেড়ে গেলে একজন মানুষ মৃত্যুর পথ বেছে নিতে একবারও ভাবে না তাই তখন চিকিৎসা দেওয়া খুবই জরুরী হয়ে পড়ে। সময়োপযোগী আর্টিলিটি লেখার জন্য লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ডিপ্রেশন এই শব্দটি এখন সবার কাছে পরিচিত। এই ডিপ্রেশন এর মানে হলো বিষন্নতা। এই বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হয়ে থাকে।এর মাত্রা বেশি হলে মানুষ আত্মহত্যা পথ বেছে নেয়। তাই এই বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসা ব্যাবস্থা নেওয়া উচিত। এই আর্টিকেল এ তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে কিভাবে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা লক্ষ্মণ চিহ্নিত করে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর সময়উপযোগী এমন আর্টিকেল আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ডিপ্রেশন শব্দটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। প্রত্যেককেই জীবনে মোটামুটি কখনো না কখনো ডিপ্রেশনে থাকেন। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা অনেক মারাত্মক হয়ে যায় এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে। এর জন্য উচিত সঠিক সময় ডক্টর দেখানো।আমাদের সবার উচিত আশেপাশে মানুষ একটু খেয়াল রাখা।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা একটি মানসিক ব্যাধি।সাধারণত মন খারাপকেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকে। কিন্তু এই সামান্য মন খরাপ দিনের পর দিন বাড়তে থাকলে তা একসময় এমন একটা পর্যায়ে চলে যায় যা তখন হতাশায় পরিণত হয়।আর তখনই মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে।
আর এই ডিপ্রেশনের মাত্রা বেড়ে গেলে তখন তা আর স্বাভাবিক থাকে না।
অস্বাভাবিক অবস্থায় চলে গেলে তখন এর চিকিৎসার প্রয়োজন।
বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।
গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করে সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন।
বিষণ্ণতা নিয়ে এই আর্টিকেলটি বর্তমান সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন একটি গুরুতর মানসিক সমস্যা। এটি ধীরে ধীরে মানুষের সুস্বাস্থ্য এবং স্বাভাবিক জীবন যাপনে বাধা সৃষ্টি করে। মানসিক অবস্থার অবনতি ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যেতে পারে। তাই এ থেকে বাঁচতে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া খুবই জরুরী।
ডিপ্রেশন শব্দের সাথে বর্তমানে পরিচয় নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না।আমরা হয়তো জানতেও পারিনা আমার পাশের মানুষ টি কোন না কোন সময়ে ডিপ্রেশনে ভোগে।এই আর্টিকেল টি পড়ে ডিপ্রেশন এর লক্ষ্মণ গুলো জেনে অনেক উপকৃত হয়েছি।এবার অন্তত কোন বন্ধু কে মন খারাপের মধ্য থেকে বের করে আনতে পারব।
বিষণ্নতা একটি জটিল মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যা চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে।এটি ধীরে ধীরে মানুষের সুস্বাস্থ্য এবং স্বাভাবিক জীবন যাপনে বাধা সৃষ্টি করে।ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে।এই আর্টিকেলটি বর্তমান সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ভয়াবহ একটা মানসিক ব্যাধির নাম হচ্ছে ডিপ্রেশন বা হতাশা বা বিষন্নতা। তরণ প্রজন্মের মধ্যে এর প্রকোপ বেশি লক্ষণীয়।এই ডিপ্রেশন থেকে আস্তে আস্তে একটা মানুষ ভয়ানক পরিস্থিতিতে যেতে পারে।এমনকি অনেকে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে পাগল হয়ে যায়। তাই আাগে থেকেই সতর্ক হয়ে চলা জরুরি সকলকে।সর্বদা সৃষ্টিকর্তার আদেশ নিষেধ মেনে চলা উচিত।এবং তাকদিরকে বিশ্বাস করা উচিত।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। সাধারণত মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন। কিন্তু শুধু মন খারাপ থাকলেই কী তাকে ডিপ্রেশন বলা যায়?
না যার জন্যে লেখক এই আর্টিকেলে তার ১৩ টি আলামত তুলে ধরেছেন।
মনোরোগ চিকিৎসকরা বলছেন বিষণ্ণতায় আক্রান্তদের মধ্যে পনের শতাংশের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি হয়ে থাকে।
বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা দেখা দেই।
তাই আমাদের উচিৎ যথা সময়ে ডক্টরের শরণাপন্ন হওয়া আর যারা ডিপ্রেশনের রোগী ছিলেন তাদের থেকে শুনে সাহস আর মনোবল বারানো।
ডিপ্রেশন আবার মাত্রা হিসেবে আলাদা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারে। আপনি পাশে থেকেও বুঝতে পারবেন না পাশের লোকটি এই রোগে আক্রান্ত। কিন্তু যাদের বেশি তাদের খুবই খারাপ অবস্থা হয়।
এই আর্টিকেলটি আমাদের জন্য অনেক উপকারে আসবে ইংশাআল্লাহ। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই আর্টিকেলটি লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরনের মনোব্যাধি। এর মাত্রা অল্প হোক আর বেশি দুটোই খুবই ক্ষতিকর। ডিপ্রেশন মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাত্রাকে ব্যাহত করে। কখনো কখনো তা অনেক বড় ক্ষতির কারণও হয়ে যায়। তাই সঠিক সময় চিকিৎসা নেয়া খুবই জরুরী। আর এই আর্টিকেলের মাধ্যমে অনেকে সচেতন হতে পারবেন।
লেখককে ধন্যবাদ, ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা নিয়ে এতো সুন্দর করে এই কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য। বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা না নিতে পারলে আত্মহত্যা পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়, এর লক্ষণ এবং প্রতিকারের জন্য কি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে গুরুত্বপূর্ণ এই তথ্য কন্টেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে। এই কনটেন্টটি পড়লে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির উপায় জানা যাবে।
বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা ।মনঃচিকিৎসকরা বলছেন বিষণ্ণতায় আক্রান্তদের মধ্যে পনের শতাংশের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি হয়ে থাকে।তাই এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয় এবং এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ গুলো নিয়ে কনটেন্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্ট পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন অর্থ বিষণ্ণতা । ডিপ্রেশনকে অধিকাংশ মানুষ মন খারাপ বলে সংজ্ঞা দেয় । কিন্তু আসলেই কি মন খারাপকে ডিপ্রেশন বলে গণ্য করা যাবে ?মনোবিজ্ঞানীরা বলেছেন বিষণ্ণতা মানুষের মনে একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া । একজন মানুষ যদি জীবনে সবসময় ব্যর্থ হয় তাহলে মানুষ ডিপ্রেশনে যেতে পারে । ডিপ্রেশন থেকেই সমাজে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে । যদি কোন মানুষ তার প্রতিযোগীকে সবসময় জয়ী হতে দেখে তাহলে তার মনে হিংসার বীজ সৃষ্টি হয় । আর এই ডিপ্রেশনেই মানুষকে বিকৃতমস্তিষ্ক সম্পূর্ণ মানুষে রূপান্তর করতে সাহায্য করে । তাই আমাদের পরিবারের কোনো সদস্য হতাশায় ভুগছে কিনা সে বিষয়ে খেয়াল রাখা। কোনো মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে তাহলে তাকে ভালো সাইক্রিয়াটিস্ট কাছে নিয়ে যাওয়া উচিত।
ডিপ্রেশন একটি জটিল মানসিক সমস্যা যা সাধারণত মনের অবসাদ, হতাশা, বেদনা, সমস্যা সম্মুখীনতা, ও সামাজিক সমস্যার সাথে যুক্ত হতে পারে। সঠিক চিকিৎসা ও সহায়তার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ।বিষণ্ণতা একটি জটিল মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যা চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে ।এই বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হয়ে থাকে।এর মাত্রা বেশি হলে মানুষ অনেক সময় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। তাই এই বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসা ব্যাবস্থা নেওয়া উচিত।সঠিক চিকিৎসা ও সহায়তার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এক ধরনের মনোব্যাধি। এর মাত্রা অল্প হোক আর বেশি দুটোই খুবই ক্ষতিকর। ডিপ্রেশন মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাত্রাকে ব্যাহত করে। কখনো কখনো তা অনেক বড় ক্ষতির কারণও হয়ে যায়। তাই সঠিক সময় চিকিৎসা নেয়া খুবই জরুরী। আর এই আর্টিকেলের মাধ্যমে অনেকে সচেতন হতে পারবেন।
Depression aj kal bola jai shbr moddhe e kom beshi biddoman. Tobe otirikto depression amdr shomaje durghotonar karon hocche. Amra jodi content e deya lokkhon gulo kheal kori tobe hoito eta prevent o korte parbo .
বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।তাই এটি আমাদের দেশের একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
যদি অবসাদের মাত্রা বাড়ে বিশেষ করে যেখানে নিয়মিত টার্গেট, ডেডলাইন, কম্পিটিশন ইত্যাদি সময় মতো সম্পন্ন করার চাপ থাকে সব সময় ভয় থাকে আপনি পিছিয়ে যাবেন প্রতিযোগিতা থেকে; ভোকাট্টা হবে নাতো চাকরিটা। তেমন পেশার মানুষরা এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।
খুবই সুন্দর একটি আর্টিকেল।
ডিপ্রেশনে পড়লে আমাদের সবাইকে কি করা উচিত আপনারা এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে জানতে পারবেন।এই কন্টেন্টটি সবার জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ মানসিক সমস্যা।ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা শুধু মনের উপর প্রভাব ফেলে না, ডিপ্রেশন আমাদের শরীরের উপরও প্রভাব ফেলে। এটি ব্যাক্তিকে পরিপূর্ণ রুপে শেষ করে দেয়। ডিপ্রেশনের মাত্রা বেড়ে গেলে ব্যাক্তি আত্নহত্যা করতেও ভয় পায়না।এবং এ সময় পরিবারের সাপোর্ট খুবই দরকার।আমাদের উচিত কেউ যদি ডিপ্রেশনে ভুগে তাহলে তাকে বিষন্নতা কাঠিয়ে উঠার জন্য সাহায্য করা।এটি অনেক সময় আমাদের জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা কিছু ছোটো ছোটো পরিবর্তন করেই ডিপ্রেশনকে দূরে রাখতে পারি।আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিষয়টি অনেক ইম্পোর্টেন্ট ছিলো।
আমরা যেভাবে শারীরিক অসুস্থতা কে গুরুত্ব দিই সেভাবে মানসিক অসুস্থকে পাত্তা দিইনা বললেই চলে।। আমাদের এই দিকটাও খেয়াল রাখা উচিৎ। ডিপ্রেশন বিষোয়ে আমাদের সুন্দর করে এই কন্টেন্টে বুঝিয়েছে। ধন্যবাদ
সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা বর্তমান সময়ে সকলের কাছে অতিপরিচিত একটি শব্দ।গবেষক ও চিকিৎসকরা মনে করেন সাধারণভাবে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তার জীবদ্দশায় কখনো না কখনো বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন বা হতে পারেন। কনটেন্টটিতে লেখক ডিপ্রেশন আসলে কি,এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ,ডিপ্রেশনে ভুগলে কি কি সমস্যা হয় ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যা বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আমাদের সকলেরই জানা উচিত বলে আমি মনে করি।ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে সকলকে অবহিত করার জন্য।
বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা । শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে । স্বল্পমাত্রার রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ করতে পারে । কিন্তু যদি অবসাদের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তবে চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব ।
ডিপ্রেশন একটি জটিল মানসিক অবস্থা যা মানুষের জীবনে ব্যক্তিগত এবং সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি চাপ, অস্থিরতা, এবং নিরাপদ অবস্থানের অভাবের কারণে হতে পারে। চিকিৎসা, মানসিক সহায়তা এবং পরিবর্তিত জীবনধারার মাধ্যমে ডিপ্রেশন উল্টে দিতে সাহায্য করা সম্ভব। সম্পর্কে সতর্কতা এবং সহানুভূতি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এই নিবন্ধের মাধ্যমে ডিপ্রেশন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে সাহায্য পেয়েছি এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সচেতন হয়েছি।
বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হতে পারে। স্বল্পমাত্রার বিষন্নতা রোগীরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। যদি অবসাদের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তবে
তা মারাত্মক আকার ধারণ করে।যা চিকিৎসার আওতায় আনা জরুরী।
ডিপ্রেশন অর্থ বিষণ্ণতা।বাংলাদেশ জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের 28% এর বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।ডিপ্রেশন দুই মাত্রায় হয়ে থাকে। একটি স্বল্পমাত্রায় এবং অন্যটি বেশি মাত্রায় যা রোগীর স্বাস্থের জন্য হুমকি স্বরূপ। তাই এমন মাত্রার রোগীদের পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।ধন্যবাদ লেখক কে।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা সকলের কাছে অতি পরিচিত একটি শব্দ। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্ক সকলেই এই সমস্যায় ভুগতে থাকে।ডিপ্রেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক সমস্যা। শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে এমনকি আত্মহত্যার প্রবণতাও তৈরি করতে পারে। তাই বিষন্নতাকে হালকা ভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।আমি এই আর্টিকেলটি পড়ে বিষন্নতার কারণসমূহ ও লক্ষণসমূহ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। লেখক কে ধন্যবাদ এরকম গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জটিল মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি চিন্তা,অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি ক্রমাগত দুঃখ, ক্রিয়াকলাপে আগ্রহ হ্রাস, ক্ষুধা বা ঘুমের ধরণে পরিবর্তন, ক্লান্তি, মনোনিবেশ করতে অসুবিধা, মূল্যহীনতা বা অপরাধবোধ, এমনকি বিশেষ ক্ষেত্রে, আত্ম-ক্ষতি বা আত্মহত্যার চিন্তার কারণ হতে পারে। এর প্রভাবে দৈনন্দিন কার্যকারিতা এবং জীবনের মান উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে আমাদের শরীরের হরমোনের প্রভাবই এর মূল কারণ। আমাদের জীবনের সমস্ত দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের মস্তিস্ক থেকে নিঃসৃত সেরাটোনিন, ডোপামিন, নর-এপিনেফ্রিন নামের হরমোন গুলো। যদি কোনো কারণে কারো এই হরমোনের নিঃসরণ ঠিকঠাক না হয় তাহলে এই উপসর্গগুলি দেখা যায়। এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি। এই আর্টিকেল থেকে আমরা এসকল বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে পারি। আর্টিকেলটি পড়লে যে কেউ খুব সহজেই বুঝতে পারবে তার ডিপ্রেশনের সমস্যা আছে কিনা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারবে।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা বর্তমান সময়ের অতি পরিচিত একটা শব্দ। মানুষ এখন অল্পতেই বিষন্ন হয়ে পড়ে। কোনো কাজ সফলভাবো সম্পন্ন না হলে বা লক্ষ মাত্রায় পৌঁছাতে না পারলেই ডিপ্রেশন এ চলে যায়। সত্যিকার অর্থে এটা কোনো রোগ নয়। আল্লাহ মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট দিয়ে পরীক্ষা করেন। আর এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে বিষন্নতাকে জীবনের অংশ হিসেবে মেনে নিতে হবে। আর এটাই মুক্তির একমাত্র পথে।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি জটিল মানসিক স্বাস্থ্য অবস্থা যা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করে। এটি বিভিন্ন উপায়ে উদ্ভাসিত হতে পারে যেমন ক্রমাগত দুঃখ, দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপে আগ্রহ হারানো থেকে শুরু করে ক্ষুধামন্দা, ঘুমের ধরণ এবং ঘনত্বের পরিবর্তন। থেরাপি, ওষুধ বা সহায়তা গোষ্ঠীর মাধ্যমে সহায়তা চাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে বিষণ্নতা দুর্বলতার লক্ষণ নয়। সঠিক চিকিৎসা এবং সহায়তার মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য।
ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হলো বিষন্নতা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। ডিপ্রেশন হলে কি কি সমস্যা হয়,এর লক্ষণ গুলো কী কী, কীভাবে বুঝবেন আপনার বিষন্নতা, এবং এর থেকে মুক্তির উপায় কি কি তা এই আর্টিকেল এ সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিপ্রেশন মানে হলো বিষন্নতা। এটি একটি মানসিক রোগ। গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে একজন ডিপ্রেশনে ভুগে। ডিপ্রেশন বা বিষন্নতার কারণে জীবনে অনেক বাধা বিপত্তি পেয়ে থাকে। কোন কিছুতেই সামনে আগাতে ভয় পায়। স্বল্প মাত্রা বিষণ্ণতা থাকলে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। কিন্তু অতিমাত্রা বিষন্নতা হলে তা থেকে বের হওয়ার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের প্রয়োজন হয়। ধন্যবাদ লেখক কে বিষন্নতা লক্ষণ গুলো সম্বন্ধে আলোচনা করার জন্য।
বিষন্নতা অথবা ডিপ্রেশন শুধু মনের উপর প্রভাব ফেলে না, এটি আমাদের শরীরের উপরও প্রভাব ফেলে।এই আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে।ডিপ্রেশনের মাত্রা কোন পর্যায়ে গেলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে তাও এখানে বলে দেওয়া হয়েছে।
বর্তমান সময়ে আমরা সবাই কোন না কোন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি ।শুধু কর্মজীবী বা ব্যবসায়ীরা নয়, একজন গৃহিণী বা মা ও এ ডিপ্রেশনে ভুগে থাকেন। সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মায়েরাও অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগেন। যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন তিনি অত্যন্ত যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল লিখেছেন।
আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন হলে মানসিক অবস্থা অনেকটাই প্রতিকূল হতে পারে। মনের শান্তি এবং আনন্দ নিয়ে সমস্যা হতে পারে, স্বাস্থ্যের সমস্যা হতে পারে এবং সামাজিক যোগাযোগের সমস্যা হতে পারে। ডিপ্রেশন একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে, তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সাহায্য অনুসন্ধান করা গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন এক প্রকারভয়াবহ মানসিক সমস্যা।জীবনের কোন না কোন সময় আমরা সকলেই এই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। ডিপ্রেশন অনেক কারনে হতে পারে।এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। তাই এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। কেননা এর ফলে যেমন পারিবারিক জীবনে অশান্তি পোহাতে হয়, তেমনি আই,বি,এস এর মত দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। এই কনটেন্ট পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন শব্দের বাংলা অর্থ হলো বিষন্নতা, আর এই বিষন্নতা এখন সবার কাছে পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে। সাধারণভাবে অনেকেই মন খারাপকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন।
শিশু কিশোরদের ১৮ শতাংশের বেশি বিষন্নতায় আক্রান্ত যা বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে বিষন্নতাকে বিবেচনা করা হয়।
তবে স্বল্পমাত্রার বিষন্নতার রোগীরা তাদের মনোকষ্ট নিয়েও এমনভাবে চলাফেরা করতে পারে যে পাশের লোকও তা বুঝতে পারে না। আবার অপরপক্ষে মাত্রাতিরিক্ত অবসাদগ্রস্ত রোগীরা সবকিছুতেই না পারার ভয়ে থাকেন।
এই আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে ডিপ্রেশন সম্পর্কে উপস্থাপন করেছেন। এটি আসলে কি, কিভাবে বোঝা যাবে, এর লক্ষ্মণ কি কি ইত্যাদি যা সকলের জানার জন্য খুবই সহায়তা প্রদান করবে।
ডিপ্রেশন শব্দের বাংলা অর্থ হলো বিষন্নতা, আর এই বিষন্নতা এখন সবার কাছে পরিচিত শব্দ হয়ে উঠেছে। সাধারণভাবে অনেকেই মন খারাপকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন।
শিশু কিশোরদের ১৮ শতাংশের বেশি বিষন্নতায় আক্রান্ত যা বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে। একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে বিষন্নতাকে বিবেচনা করা হয়।
তবে স্বল্পমাত্রার বিষন্নতার রোগীরা তাদের মনোকষ্ট নিয়েও এমনভাবে চলাফেরা করতে পারে যে পাশের লোকও তা বুঝতে পারে না। আবার অপরপক্ষে মাত্রাতিরিক্ত অবসাদগ্রস্ত রোগীরা সবকিছুতেই না পারার ভয়ে থাকেন।
এই আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে ডিপ্রেশন সম্পর্কে উপস্থাপন করেছেন। এটি আসলে কি, কিভাবে বোঝা যাবে, এর লক্ষ্মণ কি কি ইত্যাদি যা সকলের জানার জন্য খুবই সহায়তা প্রদান করবে।
ডিপ্রেশন শব্দটা শুনতে ছোট মনে হলেও বর্তমানে কম বেশির ভাগ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। বিশেষ করে টিনএজ ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে ডিপ্রেশন বেশি প্রভাব ফেলে। অনেক সময় অতিরিক্ত ডিপ্রেশনের কারনে সুইসাইড এর মত পথ বেছে নেয়। তাই ডিপ্রেশনের মাত্রা কখন আমাদের জন্য বিপজ্জনক আর কখন আমাদের ডাক্তার দেখাতে হবে এই আর্টিকেলটিতে সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। আমি মনে করি বর্তমান সময়ে এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আর্টিকেলটি প্রত্যেকের পড়া উচিত।
ডিপ্রেশন শব্দটা শুনতে ছোট মনে হলেও বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। বিশেষ করে টিনএজ ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে ডিপ্রেশন বেশি প্রভাব ফেলে। অনেক সময় অতিরিক্ত ডিপ্রেশনের কারনে সুইসাইড এর মত পথ বেছে নেয়। তাই ডিপ্রেশনের মাত্রা কখন আমাদের জন্য বিপজ্জনক আর কখন আমাদের ডাক্তার দেখাতে হবে এই আর্টিকেলটিতে সে সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। আমি মনে করি বর্তমান সময়ে এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আর্টিকেলটি প্রত্যেকের পড়া উচিত।
ডিপ্রেশন কম বেশি সবার কাছেই একটি পরিচিত শব্দ। এই কনটেন্টটি তে ডিপ্রেশন কি, ডিপ্রেশনের লক্ষন, প্রভাব বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি কনটেন্ট উপস্থাপন জন্য।
“ডিপ্রেশন!!!” বাংলা অর্থ হল “বিষণ্ণতা”। 💔সাধারণত, মন খারাপ কেই অনেকে ডিপ্রেশন বলে থাকেন।🙂 কিন্তু “সাধারণ মন খারাপ” হওয়াকে ‘ডিপ্রেশন’ হিসেবে অবিহিত করা যায় না।
বিষণ্ণতাকে এমন এক গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যে বিষয়-টির প্রতি প্রথম থেকে মনোযোগ না দিলে “বড় সমস্যায়” পরিণত হতে পারে! মনঃচিকিৎসকরা বলছেন-‘বিষণ্ণতায় আক্রান্তদের মধ্যে পনেরো শতাংশের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা তৈরি হয়ে থাকে।’
কেননা ‘অবসাদ’-এর মাত্রা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাওয়া থেকে শুরু হয় বিভিন্ন পর্যায়ের বিষন্নতার ধাপ।যেমন~ যেখানে নিয়মিত টার্গেট, ডেডলাইন, কম্পিটিশন ইত্যাদি সময় মতো সম্পন্ন করার চাপ থাকে সব সময় ভয় থাকে আপনি পিছিয়ে যাবেন প্রতিযোগিতা থেকে; তেমন পেশার মানুষরা এই রোগে আক্রান্ত হলে পেশাদারি চিকিৎসা ছাড়া মুক্তি অসম্ভব। তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া খুব জরুরি।💓
এবং উপরোক্ত আর্টিকেল-টিতে অবসাদগ্রস্ত হলে কি কি লক্ষ্মণ পরিলক্ষিত হতে পারে সে-সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়েছে এবং পাশাপাশি করণীয় সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।🌸
তাই,যেকোনো ব্যক্তি খুব সহজেই নিজের “মন খারাপ” বিষয়টি কি গুরুতর না-কি সাধারণ মানের তা অতি সহজেই অনুধাবন করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। 💗
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা একটি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। ডিপ্রেশন শুধুমাত্র মনের উপর প্রভাব ফেলে না এটির স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে।এই কনটেন্টে ডিপ্রেশনের লক্ষণ এবং এর প্রভাব সম্পর্কে বলা হয়েছে। এই আর্টিকেলটিতে
ডিপ্রেশনের মাত্রা কোন পর্যায়ে গেলে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে তা এখানে বলা হয়েছে।বর্তমান সময়ে এটি একটি কমন টপিক। ঘরে ঘরে এখন ডিপ্রেশনে ভুগছেন এমন রোগী দেখা যায়। আমরা শুধু মনে করি যারা কর্মজীবী আছেন তারা তাদের কর্মব্যস্ততার কারণে ডিপ্রেশনে ভুগছেন,কিন্তু একজন গৃহিণী, মা, স্ত্রী যে ডিপ্রেশনে ভুগতে পারেন সে দিকটা আমরা খেয়ালই করি না। সংসারের সম্পূর্ণ ঝামেলা পোহাতে হয় একজন মা কেই। সন্তান জন্মের পর তার লালন পালন এবং পড়াশোনা নিয়ে মা অতিরিক্ত ডিপ্রেশনে ভুগেন। এই কন্টেনটিতে ডিপ্রেশনে ভোগার কারণ,লক্ষণ, প্রতিকার সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে আমাদের সবার জন্য এই কন্টেনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিপ্রেশন একটি জটিল মানসিক সমস্যা। বর্তমান প্রতিযোগিতার যুগে মানুষের মধ্যে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের আশেপাশে প্রতিনিয়তই কেউ না কেউ ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হচ্ছেএবং নিরবে ভুগছে। আমরা হয়তো জানিও না আমাদের কোন নিকট আত্মীয় কাছের ও মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগছে।এই কনটেনটিতে ডিপ্রেশনের কারণ লক্ষণ সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে লেখা আছে যা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মানুষের জীবনে আসে নানা রকম সময়। আনন্দ বেদনা, সাফল্য ব্যর্থতা, ডিপ্রেশন-হতাশা। এই ডিপ্রেশন যদি গভীর হয় তাহলে তা থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন হয় ডাক্তারের সহায়তা এবং সঠিক ঔষুধের। এই আর্টিকেলটিতে সহজ ভাবে ডিপ্রেশন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা সবার জানা দরকার। ধন্যবাদ জানাই আর্টিকেলের লেখক কে এত তথ্যবহুল একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
ডিপ্রেশন এমন একটা জিনিস যা একটা মানুষকে মৃত্যু দিকে নিয়ে যায়। এটার থেকে কেউ সহজে মুক্তি পায় না। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে বলার জন্য।
বর্তমান যুগে ডিপ্রেশন শব্দটি সকলের কাছে খুব পরিচিত শব্দ, যার বাংলা অর্থ বিষণ্ণতা। আমরা অনেকে মন খারাপকে ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মনে করে থাকি,কিন্তু শুধু মন খারাপকে ডিপ্রেশন বলা যাবে না। ডিপ্রেশনকে বর্তমানে মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়,যার মূল কারণ আমাদের শরীরের হরমোনের প্রভাব। বর্তমানে গৃহিণী, চাকরিজীবি,পুরুষ, মহিলা, ছাত্র -ছাত্রী সকলে কমবেশি ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা রোগে ভুগে থাকে।এই আর্টিকেলটিতে ডিপ্রেশনের কারণ এবং এর থেকে মুক্তি উপায় সর্ম্পকে খুব সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে। সত্যিই এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী এবং সময়োপযোগী।
ডিপ্রেশন শব্দ টা এমন একটি শব্দ যা প্রতিটি মানুষের সামনে পথ চলার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। তাই ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে এসে সুস্থ জীবন গড়ার জন্য আর্টিকেলটিতে যেসবনিয়মকানুন দেওয়া আছে তা প্রত্যেকের জন্য খুবই উপকারী।
ডিপ্রেশন বা বিষন্নতাকে আমরা অনেকেই তেমন একটা গুরুত্ব দিইনা, যদিও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে।
এটি ক্রমাগত দুঃখ, হতাশা, ক্ষুধা বা ঘুমের ধরণে পরিবর্তন, ক্লান্তি, মনোনিবেশ করতে অসুবিধা, মূল্যহীনতা বা অপরাধবোধ এবং অনেক সময় চিন্তার কারণ হতে পারে। এটি দৈনন্দিন কার্যকারিতা এবং জীবনের মানকে উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। থেরাপি এবং ওষুধ সহ চিকিৎসায় লক্ষণগুলি পরিচালনা করতে এবং সুস্থতার উন্নতি করতে সহায়তা করতে পারে। এই আর্টিকেল থেকে আমরা এইসকল বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে পারি।
ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হলো বিষণ্নতা। আমরা সাধারনত মন খারাপেই ডিপ্রেশন বলে থাকি কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়।বিষন্নতা মনের একটু স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।একজন মানুষের মনের কোনো বিষয়ে প্রত্যাশা পূরন না হওয়া বা এরকম আরও অনেক কারনে মন বিষণ্ণ হতেই পারে।তবে মনের এই বিষণ্ণতা যদি বেশি দিন পর্যন্ত দীর্ঘ হয় তবে এটি রোগ হিসেবে গন্য হয়।এরকম বিষণ্নতা থেকে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ে।তাই এটি রোগ বলে মনে হলে এর উপর যথাযথ ভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে।
বিষণ্ণতা বা ডিপ্রেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা ।ছোট থেকে বড় সবাই জীবনের কোন না কোন সময়ে ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হয়ে থাকে।বাংলাদেশের জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে ঢাকা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে শিশু কিশোরদের আঠার শতাংশের বেশি বিষণ্ণতায় আক্রান্ত।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে বড় সংকটের তৈরি করতে যাচ্ছে এই বিষণ্ণতা। স্বল্পমাত্রার ডিপ্রেশনের রোগীরা মনের কষ্ট নিয়েও স্বাভাবিক কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারলেও অবসাদের মাত্রা বেড়ে গেলে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত নয়তোবা আত্মহত্যার মত ভয়ানক ঘটনাও ঘটে যেতে পারে।
ডিপ্রেশন, এই শব্দটা এখন সবার কাছে এখন অতি পরিচিত শব্দ। ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হল বিষণ্ণতা। বিষণ্ণতাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ শুরুতেই এর প্রতি যথাযথ দৃষ্টি না দিলে এ থেকে গুরুতর সমস্যা তৈরি হতে পারে।এই কনটেন্টটিতে বিষণ্নতার লক্ষণ সমূহ ও এ থেকে মুক্তির উপায় সুন্দর ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই কনটেন্টি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
ডিপ্রেশন একটি ভয়াবহ মানসিক সমস্যা।জীবনের কোন না কোন সময় আমরা সকলেই এই ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে। তাই এই ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতাকে হালকাভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। এই কনটেন্ট পড়ে আমি ডিপ্রেশনের লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে আমরা কোন না কোন ডিপ্রেশনে ভুগে থাকি। ডিপ্রেশন শব্দ টা এখন সবার কাছে অতি পরিচিত। এটি একটি জটিল মানসিক সাস্থ্য সমস্যা, যা মানুষকে ভিতর থেকে ক্ষতিগ্রস্থ করে পেলে। তাই এই ডিপ্রেশন কে হালকা ভাবে না নিয়ে সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
ডিপ্রেশনের বাংলা অর্থ হলো বিষন্নতা। মন খারাপ থেকে বিষন্নতার উৎপত্তি হয়।কিন্তু এই বিষন্নতা যখন রোগ হিসেবে ধরা পড়ে তখন তা মারাত্মক আকার ধারণ করে। যথাসময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন না হলে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। তাই আমাদের উচিত সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষন্নতাকে প্রতিরোধ করা। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে আর্টিকেলটি উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমান সময়ে ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক ব্যাধি। ডিপ্রেশন একজন মানুষের স্বাভাবিক জীবনের বিগ্ন ঘটায়।নানা সমস্যাকে কেনদ্র করে মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগে। ডিপ্রেশনে বেশি ভুগলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিতে হবে।
বিষণ্নতা একটি জটিল মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যা চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি ক্রমাগত দুঃখ, ক্রিয়াকলাপে আগ্রহ হ্রাস, ক্ষুধা বা ঘুমের ধরণে পরিবর্তন, ক্লান্তি, মনোনিবেশ করতে অসুবিধা, মূল্যহীনতা বা অপরাধবোধ এবং গুরুতর ক্ষেত্রে, আত্ম-ক্ষতি বা আত্মহত্যার চিন্তার কারণ হতে পারে। এটি দৈনন্দিন কার্যকারিতা এবং জীবনের মানকে উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। থেরাপি এবং ওষুধ সহ চিকিৎসায় লক্ষণগুলি পরিচালনা করতে এবং সুস্থতার উন্নতি করতে সহায়তা করতে পারে।এবং এই আর্টিকেল থেকে আমরা এসকল বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে পারি।এই কনটেন্ট টি আমার জন্য উপকারী একটি কনটেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে
বিষন্নতা একটি গুরুত্বপূর্ণ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা। বিষন্নতা বিভিন্ন মাত্রার হতে পারে। স্বল্পমাত্রার বিষন্নতা রোগীরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। যদি অবসাদের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তবে তা আত্মহত্যা পর্যন্ত রোগীকে নিয়ে যেতে পারে। তাই এ সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।আর্টিকেলটি সচেতনতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
আমরা প্রায় প্রতিটি মানুষ ডিপ্রেশনের মধ্যে পড়ি যা আমাদের মানসিক এবং শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করে এই পোস্টটিতে ডিপ্রেশনের বিভিন্ন লক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে যা পাঠকের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করি। যেহেতু ডিপ্রেশন আমাদের মানসিক বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে ভাই এই অবস্থায় একজন ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে পারেন।
ডিপ্রেশন শব্দটি একটি আতংকের নাম। প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই এই মানসিক যন্ত্রণা কম বেশি আছেই। কেউ এর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে কেউ পারে না। তাই এই বিষয়টাকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত এবং যথাযথ চিকিৎসা নেওয়া উচিত।
ডিপ্রেশন একটি মারাত্মক মানসিক সমস্যা। এটা যখন ভয়াবহ আকার ধারণ করে তখন আত্মহত্যার দিকে মানুষ ধাবিত হতে পারে।তাই মনকে সবসময় উৎফুল্ল রাখা অনেক প্রয়োজন। এই কনটেন্টে ডিপ্রেশনের লক্ষণ, কারণ ও প্রতিকার সমূহ সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
মেন্টাল হেলথ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস তার মধ্যে থেকে ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা হলো একটি মেন্টালথ হেল্প প্রবলেম।আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে বিষন্নতা আসলে কি? বিষণতার লক্ষণ গুলো কি কি?কিভাবে বুঝবেন আপনার বিষন্নতা এবং ইনজাইটি আর বিষন্নতা বা ডিপ্রেশন এর তফাৎ বুঝতে পেরেছি। তাই যারা যারা ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা সম্পর্কে জানেন না তাদের সবাইকেই আর্টিকেলটি রেকমেন্ড করবো
ডিপ্রেশন অথবা বিষণ্ণতা একটি মারাত্মক মানসিক ব্যাধি যা একজন মানুষের সার্বিক সুস্থতা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন কে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অল্প মাত্রায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তি ক্ষেত্র বিশেষে মন খারাপ করে থাকলেও স্বাভাবিক কাজ কর্ম করতে পারে কিন্তু অধিক মাত্রায় ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তি ধীরে ধীরে জীবনের সব স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলে এই সকল ব্যক্তিদের যত দ্রুত সম্ভব মানসিক চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন না হলে মারাত্মক কোনো অঘটন ঘটার সম্ভাবনা থেকেই যায়। এই আর্টিকেলে ডিপ্রেশন নিয়ে বিস্তারিত ও তথ্যবহুল আলোচনা করা হয়েছে যা সকলের জন্য খুবই উপকারী।
Depression is a mental health disorder characterized by persistent feelings of sadness, hopelessness, and a loss of interest in activities. It can affect how you feel, think, and handle daily activities. Symptoms can vary in severity and may include changes in appetite, sleep disturbances, fatigue, difficulty concentrating, and thoughts of self-harm. Treatment options often include therapy, medication, lifestyle changes, and support from loved ones. It’s essential to seek help from a healthcare professional if you or someone you know is experiencing symptoms of depression.
ডিপ্রেশনে সবাই ভোগলেও ডিপ্রেশন সম্পর্কে সঠিক ধারণা তেমন কোন মানুষের নাই। এইটা এমন একটা রোগ যার কারণে মানুষ আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায় কিন্তু সবাই তা বুঝতে পারে না। তাই ডিপ্রেশন সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে এই কন্টেন্ট টা সবার পড়া উচিত।