পাঠকদের জন্য ভিন্নধর্মী একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। সেটা হল, প্যাসিভ ইনকামের ধারণা নিয়ে। তাহলে চলুন, কথা না বাড়িয়ে মূল বিষয়ে আসা যাক।
সোজা ভাষায় প্যাসিভ ইনকমে হলো আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে।
আমরা জানি যে ইনকামের দুটি মাধ্যম রয়েছে সেটা হল, প্যাসিভ ও অ্যাক্টিভ ইনকাম।
খুব সংক্ষেপে প্যাসিভ ইনকাম আর অ্যাক্টিভ ইনকামের মধ্যে পার্থক্য দেখে নেয়া যাক
অর্থ ইনকামের মাধ্যম মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো, একটিভ ইনকাম। আর অপরটি হলো, প্যাসিভ ইনকাম।
একটিভ ইনকামের চেয়ে, প্যাসিভ ইনকামের ধরনটি অত্যন্ত সহজ। কারণ, এই মাধ্যমটিতে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়।
অন্যদিকে, অ্যাক্টিভ ইনকাম করতে শ্রমের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু, একটিভ ইনকামের ক্ষেত্রে লাভ কম। মূলত, এখানে শ্রম যতক্ষণ, লাভ ও হয় ততক্ষণ।
প্যাসিভ ইনকাম এর ঠিক উল্টো। ইনকাম উভয় দিকেই হয়, তবে একটিভ ইনকামের তুলনায়, প্যাসিভ ইনকামের সুবিধাটা একটু বেশি।
এবার দেখে নেয়া যাক প্যাসিভ আর্নিং করার সেরা উপায়গুলো
ক্যারিয়ার গঠনে কি কি গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন বিস্তারিত জানতে- ভিজিট করুন
1. একটি অ্যাপ তৈরি
সম্ভব হলে আপনি একটি মোবাইল অ্যাপ বানিয়ে নিতে পারেন। এতে করে আপনি দীর্ঘদিন পর্যন্ত লাভবান হতে পারেন যদি আপনার অ্যাপটি জনপ্রিয়তা লাভ করে।
2. বই লিখা এবং প্রকাশ
বই লিখা প্যাসিভ ইনকামের একটি দারুন উপায়। আপনি যে কোনো বিষয়ে বই লিখতে পারেন যে বিষয় গুলো বর্তমানে অধিক জনপ্রিয়, তবে এক্ষেত্রে আপনাকে ভালো লেখক হতে হবে তা না হলে প্রকাশকারীরা আপনার বই প্রকাশের ক্ষেত্রে আগ্রহ প্রকাশ করবেনা। সুতরাং এ বিষয়টি মাথায় রাখবেন।
3.অনলাইন সার্ভে
অনলাইন সার্ভে মূলত বিভিন্ন কোম্পানি তাদের গ্রাহকদের থেকে ফিডব্যাক গ্রহন করতে করে থাকে। এক্ষেত্রে কোম্পানি গুলো সার্ভে পরিচালনায় বেশ কিছু মানুষকে অনলাইনে নিয়োগ করে, সুতরাই এটিও আপনার জন্য হতে পারে আয়ের একটি সুবিধাজনক মাধ্যম।
4. ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে আয়
আপনার সোস্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট এ যদি অনেক ফলোয়ার থেকে থাকে তবে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির জন্য ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেও কাজ করতে পারেন।
5. অনলাইনে ডিজাইন বিক্রয়
আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন তবে আপনি মাইক্রোস্টোক সাইট গুলোতে একাউন্ট ক্রিয়েট করে প্যাসিভ আর্নিং শুরু করতে পারেন। বর্তমানে এধরনের প্লাটফর্শ গুলো বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এবং প্লাটফর্ম গুলি থেকে সকলের প্রত্যাশাও বাড়ছে।
6. স্টোক ইমেজ সেল
আপনি যদি ছবি তোলার বিষয়ে প্রফেসনাল হয়ে থাকেন তবে আপনি আপনার ছবি গুলো স্টোক সাইট গুলোতে সেল করতে পারেন।
7. ই-বুক রাইটিং
ই-বুক বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করছে বিশ্বব্যাপি! সুতরাং আপনি এই সেক্টরে দক্ষ হয়ে ভালো প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করতে পারেন।
8. ইউটিউব চ্যানেল তৈরি
আপনি যদি ব্লগিং ভালবেসে থাকেন তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে প্যাসিভ ইনকাম করার কথা ভাবতে পারেন। এর জন্য আপনার বেশী কিছুর প্রয়োজন হবেনা শুধুমাত্র যে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে ভিডিও তৈরি করার সক্ষমতা আপনাকে থাকতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে এমন ভিডিওগুলো তৈরি করার যে ভিডিওগুলো মানুষকে আনন্দ দেয় কিংবা তাদের প্রয়োজনে আসে।
9. ব্লগ সাইট তৈরি
আপনি যদি টুকটাক লিখতে পছন্দ করেন তবে আপনি একটু ব্লগ সাইট তৈরি করে সেটিতে আর্টিকেল প্রকাশ করে গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে পারেন।
10. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনার যদি ধৈর্য পর্যাপ্ত থেকে থাকে তবে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে বিভিন্ন ব্রান্ড এর প্রোডাক্ট বিক্রয়ে কাজ করতে পারেন। এটিতে তুলনামূলক প্যাসিভ আর্নিং বেশী পাওয়ার সম্ভবনা থাকে।
11. বন্ধুদের আইডিয়া শুনুন এবং বিনিয়োগ করুন
যদি আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে কারো মাঝে ভালো কোনো বিজনেস আইডিয়া থেকে থাকে তবে আপনি তার সাথে পার্টনারশীপ এ কাজ করতে পারেন বা বিনিয়োগ করতে পারেন। এতে আপনি পরবর্তীতে লাভবান হতে পারেন।
12. ড্রপশিপিং
ড্রপশিপিং বলতে মূলত পন্য নির্দিষ্ট স্থান থেকে স্বল্প মূল্যে ক্রয় করে নিজের সাইটে বেশী মূল্যে বিক্রয় করার পদ্ধতিতে বোঝায়। এটি থেকেও আপনি প্যাসিভ আর্নিং করতে পারেন।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত মোবাইলফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল জানতে –ভিজিট করুন
13. অনলাইন ফটো ও ভিডিও সেল করে প্যাসিভ ইনকাম
বর্তমানে ফটো তোলা ,ভিডিও তৈরী করা যেন একটা প্রতিদিন এর রুটিন এর মত হয়ে দাঁড়িয়েছে, আর এটা হয়েছে আমাদের হাতের ওই ছোট্ট ম্মার্টফেোনের জন্য, আমরা সারাদিন কারনে অকারণে অনেক ভিডিও করে থাকি,কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না আপনার তোলা ফটো গুলো ইন্টারনেট এর জগৎ এ অনেক মূল্যবান ও অনন্য হয়ে উঠতে পারে। আপনার যদি ফটো শট এর প্রতি আগ্রহ থাকে এবং আপনি যদি ভালো তুলতে পারেন সে গুলো কে আপনি ইন্টারনেট এ বিক্রি করে ভালোরকম টাকা রোজগার করতে পারেন।
14 . ডিজিটাল অনলাইন কোর্স
আপনার মধ্যে যদি এমন কিছু জিনিস এর উপর দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি সেটার উপর ভিক্তি করে একটা অনলাইন কোর্স তৈরী করতে পারেন, কোর্স টি আপনার নিজের একটা ওয়েবসাইট বানিয়েও করতে পারেন বা ইন্টারনেট এ এমনকিছু সাইট আছে যেখানে আপনি কোর্স ফি ঠিক করে আপলোড করতে পারেন।
15. ক্যাশ-ব্যাক রিওয়ার্ড
শুনতে অবাক লাগলেও ক্যাশ-ব্যাক রিওয়ার্ড হতে পারে একটি প্যাসিভ ইনকাম এর উপায়। অনলাইন বা অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই প্রচুর ক্যাশ-ব্যাক অফার এর দেখা মিলবে। মোবাইল ব্যাংকিং ও ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে তো ক্যাশ-ব্যাক একটি সাধারণ বিষয়। ক্যাশ-ব্যাক রিওয়ার্ড পয়েন্টের ক্ষেত্রে যে অর্থ ক্যাশ-ব্যাক হিসেবে পাওয়া যায়, সেটিকে আয় করা অর্থের সাথে তুলনা করা চলে। কোনো বাড়তি পরিশ্রম না করেই ক্যাশ-ব্যাক এর অর্থ এভাবে সেভ করতে পারেন।
ধন্যবাদ অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট। এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা শিখতে পরবো ঘরে বসেও অর্থ উপার্জন এর মাধ্যম।একে আমরা প্যাসিভ ইনকাম ও বলতে পারি।
প্যাসিভ ইনকমে হলো , আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে।প্যাসিভ ইনকামের ধরনটি অত্যন্ত সহজ। কারণ, এই মাধ্যমটিতে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়।
এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা শিখতে পরবো ঘরে বসেও অর্থ উপার্জন এর উপায়। সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
প্যাসিভ আর্নিং দক্ষতা, সম্পদ এবং আগ্রহের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। জনপ্রিয় পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে বই লিখা এবং প্রকাশ, একটি অ্যাপ তৈরি,ই-বুক বা অনলাইন কোর্সের মতো ডিজিটাল পণ্য তৈরি করা এবং বিজ্ঞাপন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ড্রপশিপিংসহ একটি সফল ব্লগ বা YouTube চ্যানেল ইত্যাদি তৈরি করা। ব্যক্তির শক্তি এবং লক্ষ্যগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন কিছু খুঁজে পাওয়াও অপরিহার্য।আর প্যাসিভ আর্নিং করার সেরা উপায়গুলোর বিস্তারিত জানার জন্য উপরোক্ত কন্টেন্টটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে ব্যাপক তথ্য বহুল আর্টিক্যালটি।বিভিন্ন সাইট থেকে স্বল্প পরিশ্রমে অর্থ উপার্জন করার অন্যতম একটি প্লাটফর্ম।এছাড়াও নিজের ভিতরের ক্রিয়েটিভ আইডিয়া গুলো ঘরে বসেই সবার সামনে তুলে ধরেও প্যাসিব ইনকাম করা সম্ভব। বর্তমান যুগে প্রযুক্তির স্বদ ব্যবহার করে আমরাও অর্থ উপার্জনের জন্য ইনকামের এই উপায়টি বেঁছে নিতে পারি।
বর্তমান সময়ে প্রায় সবার মুখেই ঘরে বসে ইনকাম বা প্যাসিভ ইনকাম এর কথা শোনা যায়, আমারো অনেক ইচ্ছে ছিল ঘরে বসে ইনকাম করা। কিন্তু এর সম্পর্কে সঠিক কোনো ধারণা ছিলো না। এই কন্টেন্ট টি পড়ে প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারছি।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ সমসাময়িক এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টি নিয়ে লেখার জন্য।
প্যাসিভ ইনকাম হলো , আমরা যখন কোন কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পাওয়ার আশা করতে পারি। কোনো কাজ করা ছাড়াও, একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে। প্যাসিভ ইনকামের ধরনাটি অত্যন্ত সহজ। কারণ, এই মাধ্যমে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়।
এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা শিখতে পরবো ঘরে বসেও অর্থ উপার্জন এর উপায়। সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
Passive income is, we do any work for a time and we continue to get value or revenue for a long time without doing any work, and after a time we do not have any assets for that work, we continue to earn money. The type of passive income is very simple. Because, with less labor in this medium, more profit can be made.
By reading this content we will learn ways to earn money from home. Thanks to the author for writing a nice content.
প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে তথ্য বহুল একটি আর্টিকেল। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অন্যান্য চাকরির পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম অনেক বড় একটি প্লাটফর্ম। প্যাসিভ ইনকাম করার অনেক সহজ ও সুন্দর উপায় সমূহ এখানে অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম ও একটিভ ইনকামের মধ্যে পার্থক্য সুন্দর ভাবে দেওয়া হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আলহামদুলিল্লাহ আয়করি.কম প্লাটফর্মে আমি নিজেও প্যাসিভ ইনকাম করতে পারছি বলে অনেক গর্ববোধ করছি।
আমরা সবাই ইনকামের জন্য শ্রম দিই।কিন্তু কিছু কাজ আছে কম শ্রম দিয়ে মেধার মাধ্যমে ও আয় করা যায়।তেমন একটি আয়ের মাধ্যম হলো প্যাসিভ ইনকাম।ইনকামের দুইটি ধরণ রয়েছে একটিভ ইনকাম ও প্যাসিভ ইনকাম।এই কনটেন্ট টিতে প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।কিভাবে ঘরে বসে নিজের মেধা দিয়ে কম পরিশ্রমে অধিক লাভবান হওয়া যায় তার একটা পরিপূর্ণ ধারণা পেতে এই লেখাটি আপনার আমার সহায়ক হতে পারে।বর্তমান যুগোপযোগী একটি সুন্দর লেখা,আশা করি সকলেরই উপকারে আসবে।
আসলেই আমরা অনেকেই ইনকামের ২ টি মাধ্যম এক্টিভ এবং প্যাসিভ ইনকামের নাম কমবেশি শুনে থাকি কিন্তু এটা কি অনেকেই জানিনা। কোনটি আমাদের একবার পরিশ্রমের পর রেভিনিউ আসতে থাকে এবং কোনটিতে লাভ বেশি হয় এবং কম হয় এটা আমাদের সবার জানা উচিত। অসংখ্য শুকরিয়া লেখককে এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অন্যান্য চাকরির পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম অনেক বড় একটি প্লাটফর্ম। প্যাসিভ ইনকাম করার অনেক সহজ ও সুন্দর উপায় সমূহ এখানে অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম ও একটিভ ইনকামের মধ্যে পার্থক্য সুন্দর ভাবে দেওয়া হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।লেখককে অনেক ধন্যবাদ সময়ের উপযোগী আর্টিকেলটি লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে ঘরে বসে চাকরির পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম অনেক বড় একটি প্লাটফর্ম। ইনকামের ২ টি মাধ্যম এক্টিভ এবং প্যাসিভ ইনকামের নাম কমবেশি শুনে থাকি কিন্তু এটা কি তা আমরা জানিনা।প্যাসিভ ইনকাম করার অনেক সহজ উপায় এখানে অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। কিভাবে আমরা প্যাসিভ ইনকাম করতে পারি পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম ও একটিভ ইনকামের মধ্যে পার্থক্য সুন্দর ভাবে লেখক তুলে ধরেছেন। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।লেখককে অনেক ধন্যবাদ আর্টিকেলটি সুন্দর ভাবে লেখার জন্য।
প্যাসিভ ইনকামের ধারণা সত্যিই মানুষের অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করেছে। এটা আসলেই সাধারণ হিসাবে একে এক্ষেত্রে অন্য অর্থের উপার্জনের প্রাথমিক উপায়ের সাথে তুলনা করা যায় না।
ক্যাশ-ব্যাক রিওয়ার্ড হলো একটি উত্তেজনাদায়ক উদাহরণ যেটা স্বাভাবিকভাবে একজন লোকের বাজেটে একটি অতিরিক্ত প্রাপ্তি যোগ করে। এই রিওয়ার্ড সাধারণভাবে দৈনন্দিন ব্যবহার এবং ব্যাংকিং অথবা অনলাইন লেনদেনের সাথে সংযুক্ত।
প্যাসিভ ইনকাম এবং ক্যাশ-ব্যাক রিওয়ার্ড এই দুটি ধারণা ব্যক্তিদের আরও স্বাধীনভাবে অর্থ সংগ্রহ করার উপায়ের সহায়ক হতে পারে। এটি স্বল্প সময়ে মানুষের জীবনে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অনুভব করতে সাহায্য করতে পারে।
এরকম গুরুত্বপূর্ণ টপিক আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমানে বেকারত্ব ঘোচাতে প্যাসিভ ইনকাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।প্যাসিভ ইনকমে হলো আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে।প্যাসিভ ইনকাম করার সেরা উপায়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বই লিখা এবং প্রকাশ, অ্যাপ তৈরি,ই-বুক বা অনলাইন কোর্সের মতো ডিজিটাল পণ্য তৈরি করা এবং বিজ্ঞাপন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ড্রপশিপিংসহ একটি সফল ব্লগ বা YouTube চ্যানেল ইত্যাদি তৈরি করা।বর্তমানে এইসব দক্ষতা দিয়ে মানুষ ঘরে বসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে।লেখক কে অনেক শুকরিয়া এরকম উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য।
প্যাসিভ ইনকাম হলো আমাদের অবসরের সময়ে অর্থ উপার্জনের ধারণা। এটি সময়ের প্রথমে কাজ করে এবং পরে অন্য কাজে সময় ব্যয় না করে আয় উপার্জন করে।
প্যাসিভ ইনকাম হলো , আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন হতে থাকে।প্যাসিভ ইনকামের ধরনটি অত্যন্ত সহজ। কারণ, এই মাধ্যমটিতে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়।
প্যাসিভ ইনকাম কি? প্যাসিভ ইনকাম হলো শ্রম কম লাভ বেশি। বিস্তারিত জানতে হলে সম্পুর্ন কন্টেন্ট টা সবার ভালো করে পড়া উচিত। লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটা সুন্দর বিষয় তোলে ধরার জন্য।
এই আর্টিকেলটি পড়ে অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম কিভাবে করা যায় তার একটি মুখ্য ধারনা পাওয়া যাবে।এখন আপনি চাইলেই যেকোন একটি ক্যাটাগরি বেছে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।কাজ শুরুর পূর্বে উক্ত বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এরপর আপনি কাজ শুরু করতে পারবেন।তা না হলে আপনি কাজ করে সাফল্য পাবেন না।।
যেহেতু এই মাধ্যমে আপনি কম শ্রমে অধিক পারিশ্রমিক গ্রহন করার অনবদ্য সুযোগ পাচ্ছেন সেহেতু এই মাধ্যমগুলো আপনার ক্যারিয়ারের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে।
Thanks to writer for giving amazing description about this educational topic.👍👍😊
বর্তমান সময়ে প্যাসিভ ইনকাম হলো আয়ের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এর মাধ্যমে কোন একটি কাজ হতে একটা সময় পরে উপার্জন হতে থাকে কাজ করা ছাড়াই। এই কন্টেন্টটি খুবই সময়োপযোগী যার মধ্যে প্যাসিভ ইনকামের নানা পদ্ধতিসমূহ তুলে ধরা হয়েছে। ঘরে বসে থেকেও আয়ের কিছু উপায় হল প্যাসিভ ইনকাম।
প্যাসিভ আর্নিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্যাসিভ আর্নিং করার সেরা উপায় জানা আপনাকে নিরাপদ এবং দ্রুত অর্থ বৃদ্ধি করার সম্ভাবনা বাড়ায়। এটি আপনার জীবনের অন্যান্য দায়িত্বের সাথে একত্রিত সময় এবং শ্রম সম্পর্কে নিয়ন্ত্রণ রাখা সহজ করে দেয়। আর্টিকেলটি সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান যুগে ডিজিটাল প্লাটফর্ম ইনকাম করার উপায় গুলোকে সহজ করে দিয়েছে। প্যাসিভ ইনকাম তেমনই একটি সহজ ইনকাম করার পদ্ধতি। বিভিন্নভাবে প্যাসিভ ইনকামের মাধ্যমে আপনি অর্থউপার্জন করতে পারেন।
এই আর্টিকেলটিতে নানান উপায় এর প্যাসিভ ইনকাম করার পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে।যারা অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের কথা ভাবছেন লিখাটা তাদের জন্য খুবই উপকারি হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে সুন্দরভাবে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
ঘরে বসেই নিজের বেসিক জ্ঞান কে কাজে লাগিয়ে কিভাবে আয় করা উচিত সম্ভব সেই সম্পর্কে খুব সুন্দর করে বর্ননা ও ধারনা দেয়া হয়েছে এই আর্টিকেলে। আমিও নতুন এই বিষয়ে। অনেক গাইডলাইন পেলাম আলহামদুলিল্লাহ। আশা করি সবাই যারা পড়বেন উপকৃত হবেন ইনশা আল্লাহ
এই কনটেন্ট টিতে প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।কিভাবে ঘরে বসে নিজের মেধা দিয়ে কম পরিশ্রমে অধিক লাভবান হওয়া যায় তার একটা পরিপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায় এর মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে প্যাসিভ ইনকাম হলো আয়ের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।লেখককে অনেক ধন্যবাদ সময়ের উপযোগী আর্টিকেলটি লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে, সকলে অধিক এবং দীর্ঘমেয়াদী ইনকাম করার প্রতি আগ্রহী। প্যাসিভ ইনকাম হতে পারে অর্থ উর্পাজনের দীর্ঘমেয়াদী একটি মাধ্যম। কেননা প্যাসিভ ইনকাম হলো, অর্থ উর্পাজনের এমন একটি মাধ্যম যা আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে। তাই বর্তমানে অ্যাক্টিভ ইনকামের প্রতি অনেকের আগ্রহ কম। কেননা, অ্যাক্টিভ ইনকামে শ্রমের প্রয়োজন বেশি পড়ে, কিন্তু অ্যাক্টিভ ইনকামের ক্ষেত্রে লাভ কম। অন্যদিকে প্যাসিভ ইনকাম এর ঠিক বিপরীত। ইনকাম উভয় দিকেই হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী হয়। এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী যা আমাদের প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে খুব সুন্দর ধারণা দিয়েছে।
অল্প পরিশ্রম করে বেশি উপার্জন করতে কে না চায়।আর সে ক্ষেত্রে প্যাসিভ ইনকাম হতে পারে অর্থ উর্পাজনের দীর্ঘমেয়াদী একটি মাধ্যম।জনপ্রিয় পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে বই লিখা এবং প্রকাশ, একটি অ্যাপ তৈরি,ই-বুক বা অনলাইন কোর্সের মতো ডিজিটাল পণ্য তৈরি করা এবং বিজ্ঞাপন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ড্রপশিপিংসহ একটি সফল ব্লগ বা YouTube চ্যানেল ইত্যাদি তৈরি করা। যারা ঘরে বসেই অর্থ উপার্জন করতে চায় তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই কাজে দেবে।
বর্তমান যুগে ডিজিটাল প্লাটফর্ম ইনকাম করার উপায় গুলোকে সহজ করে দিয়েছে। প্যাসিভ ইনকাম তেমনই একটি সহজ ইনকাম করার পদ্ধতি। বিভিন্নভাবে প্যাসিভ ইনকামের মাধ্যমে আপনি অর্থউপার্জন করতে পারেন।প্যাসিভ ইনকমে হলো আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও, আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে। প্যাসিভ ইনকাম করার সেরা উপায়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বই লিখা এবং প্রকাশ, অ্যাপ তৈরি, ই-বুক বা অনলাইন কোর্সের মতো ডিজিটাল পণ্য তৈরি করা এবং বিজ্ঞাপন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ড্রপশিপিংসহ একটি সফল ব্লগ।এই আর্টিকেলটিতে নানান উপায় এর প্যাসিভ ইনকাম করার পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে। যারা অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের কথা ভাবছেন লিখাটা তাদের জন্য খুবই উপকারি হবে।
বর্তমানে জীবনযাত্রার মান বাড়ার পাশাপাশি অনেক বেশি ব্যয়বহুলও হয়ে গিয়েছে আর তাই এই জীবনযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে নির্দিষ্ট একটি চাকরি কিংবা ব্যবসার ইনকাম দিয়ে চলতে খুবই কষ্টকর আর তাই নির্দিষ্ট ইনকামের পাশাপাশি একটি বাড়তি ইনকামের রাস্তা বের করে সেখান থেকে ইনকাম করার মাধ্যমে নিজের চাহিদা পূরণ করা সহজ হবে। এখন বিশ্বের বড় বড় ব্যবসায়ীরা তাদের মূল ইনকামের পাশাপাশি প্যাসিভ আয় করে নিজেদের আয় বহুগুণ বাড়িয়ে নিচ্ছে। আর তাই এই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে অবশ্যই আপনার অন্য আয়ের উৎস থাকা জরুরি।
সময়োপযোগী কনটেন্ট টি তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। ধর্মীয় ও পারিবারিক কারনে অনেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করেও বাইরে কাজ করতে যেতে পারেনা। তারা ঘরে বসেই পর্দার আড়াল থেকে কিছু আয় করতে পারে। চাকুরি থেকে অবসর নেয়ার পর ঘরে বসে ইনকাম ও বিভিন্ন ভাবে নিজেকে ব্যস্ত রাখা যায়। এ ছাড়া বর্তমানে বেকারত্ব ঘোচাতে প্যাসিভ ইনকাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সময়ের উপযোগী আর্টিকেলটি লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
নিজের জ্ঞান কে শানিত করে তথ্য প্রযুক্তির আধুনিক প্রয়োগ এর মাধ্যমে কিভাবে নিজের ইনকাম সোর্স কে আরো সহজ ও ত্বরান্বিত করা যায় তার একটি জলন্ত উদাহরণ আজকের এই আর্টিকেল টি।এই আর্টিকেল টি পড়েই সত্যিই অনেক উপকৃত হলাম।
ইনকামের মাধ্যম মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো, একটিভ ইনকাম। আর অপরটি হলো, প্যাসিভ ইনকাম। একটিভ ইনকামের চেয়ে, প্যাসিভ ইনকামের ধরনটি অত্যন্ত সহজ। এ ধারনাটি অনেকেই জানেন না। ধন্যবাদ লেখককে সবাইকে সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য।
প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই পরিষ্কার কোনো ধারণা নেই। অনেকে আছে যারা ঘরে বসেই ইনকাম করতে চায়, তাদের জন্য প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে জানাটা জরুরি। প্যাসিভ ইনকমে হলো আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি যদিও আমাদের সেই কাজের জন্য আমরা একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে। এই আর্টিকেলটি সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল যা সকলের পড়া উচিত।
বর্তমানে দ্রব্যমুল্য উর্দ্ধগতি, ভালো ভাবে বেচে থাকা জন্য চাকুরির পাশাপাশি আমরা প্যাসিভ ইনকাম করতে পারি। প্যাসিভ ইনকাম হলো আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে। যেমন: বই লেখে, ই বুক, এ্যাফিলিয়েন্ট মার্কেটিং, আরো অনেক মাধ্যমে আছে এসবের মাধ্যমে আমরা ইনকাম করতে পারি। লেখক এই কন্টেন্টে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।
প্যাসিভ ইনকাম হলো এমন এক ধরনের ইনকাম যেখানে আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটার মূল্য আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন হতেই থাকে।এই মাধ্যমটিতে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়। কনটেন্টি পড়ে আমি প্যাসিভ ইনকামের সেরা উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি ।এটি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিল। লেখক কে ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
প্যাসিভ ইনকমে হলো , আমরা একটা সময় যেকোনো কাজ করি আর সেটা মূল্য বা রেভিনিউ আমরা অনেক সময় পর্যন্ত পেতে থাকি কোনো কাজ করা ছাড়াও , আর একটা সময়ের পরে আমাদের সেই কাজের জন্য একটিভ না থাকলেও অর্থ উপার্জন আমাদের হতেই থাকে।প্যাসিভ ইনকামের ধরনটি অত্যন্ত সহজ। কারণ, এই মাধ্যমটিতে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়।
এই কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা শিখতে পরবো ঘরে বসেও অর্থ উপার্জন এর উপায়। সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
অর্থ ইনকামের মাধ্যম মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হলো, একটিভ ইনকাম। আর অপরটি হলো, প্যাসিভ ইনকাম।
একটিভ ইনকামের চেয়ে, প্যাসিভ ইনকামের ধরনটি অত্যন্ত সহজ। কারণ, এই মাধ্যমটিতে শ্রম কম দিয়ে, অধিক লাভবান হওয়া যায়। এই কনটেন্টটিতে প্যাসিভ ইনকামের সেরা উপায় সম্পর্কে লেখা আছে ইনশাআল্লাহ সকলেই তুল হবেন। ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর করে প্যাসিভ ইনকামের সেরা উপায় গুলো উপস্থাপন করার জন্য।
প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে তথ্য বহুল একটি আর্টিকেল। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অন্যান্য চাকরির পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম অনেক বড় একটি প্লাটফর্ম। প্যাসিভ ইনকাম করার অনেক সহজ ও সুন্দর উপায় সমূহ এখানে অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম ও একটিভ ইনকামের মধ্যে পার্থক্য সুন্দর ভাবে দেওয়া হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে। আলহামদুলিল্লাহ আয়করি.কম প্লাটফর্মে আমি নিজেও প্যাসিভ ইনকাম করতে পারছি বলে অনেক গর্ববোধ করছি।
বর্তমান যুগে প্যাসিভ ইনকামের জনপ্রিয়তা হু হু করে বেড়ে চলছে প্রায় সবারই কাছে। আর যাই হোক, নিজের মাসিক আয়ের পাশাপাশি বিকল্প সহজ আয়ের পথ কে নাই বা চায়? এক্ষেত্রে প্যাসিভ ইনকামের প্রতিদ্বন্ধী প্রায় কেউই নেই। মূলত, প্যাসিভ ইনকাম হলো এককালীন কাজ যার বিনিময়ে আমরা একটি লম্বা সময় ধরে অর্থ উপার্জন করতে পারি। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কথা। এই প্যাসিভ ইনকামের মাধ্যমটি সাধারণত ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটর্ফম থেকে পণ্য কেনার মাধ্যম হিসেবে। ধরুণ আপনি একজন এফিলিয়েট মার্কেটার। এখন আপনার জেনারেট করা লিংক থেকে যেই পণ্যটি ক্রয় করবে সেখান থেকে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন পাবেন। আপনার জেনারেট করা লিংকটি কিন্তু বার বার জেনারেট করা লাগবেনা, একবার করলেই হবে। কিন্তু সেই লিংকটি থেকে বার বার পণ্য কেনার মাধ্যম হিসেবে আপনি বার বার কমিশন পেতে থাকবেন। এই হচ্ছে প্যাসিভ ইনকামের সুবিধা।
আর্টিকেলটিতে প্যাসিভ ইনকামের আরোও উসৎ সম্পর্কে সুন্দরভাবে বলা হয়েছে যেমন: ব্লগিং, ড্রপশিপিং আরো অনেক কিছু। সেই হিসেবে আশা করা যায় আর্টিকেলটি থেকে আপনি প্যাসিভ ইনকাম এর বিষয়ে ভালোভাবে ধারণা নিতে পারবেন।
বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতার বাজারে ঘরে বসে অন্যান্য একটিভ ইনকামের পাশাপাশি প্যাসিভ ইনকাম পদ্ধতি হলো অনেক বড় একটি প্লাটফর্ম। প্যাসিভ ইনকাম এর বিস্তারিত এখানে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম ও একটিভ ইনকামের মধ্যে পার্থক্য সুন্দর ভাবে দেওয়া হয়েছে। আর্টিকেল টি সকলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।
ইনকাম বিষয়ক একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট; যেখানে ২ ধরনের ইনকাম বিষয়ে ধারণা দেয়া হয়েছে! ✨
✅একটিভ ইনকাম এবং
✅প্যাসিভ ইনকাম
তন্মধ্যে প্যাসিভ ইনকাম সম্বন্ধে বিস্তারিত ধারণা দেয়া হয়েছে। এবং এর ফলে কি কি সুফল লাভ করতে পারি ও কিভাবে সুফল লাভ করতে পারি সে বিষয়গুলো অত্যন্ত সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
ধন্যবাদ অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট। আগে নাম শুনেছি কিন্তু এত ভালো ধারনা ছিলো না৷ লিখাটি ধারনা ক্লিয়ার করেছে৷
অনলাইনে বিভিন্নভাবেই ইনকাম করা যায়। তার মধ্যে এক্টিভ ইনকাম এবং প্যাসিভ ইনকাম রয়েছে।এক্টিভ ইনকামের তুলনায় প্যাসিভ ইনকামে অল্প শ্রমে অধিক অর্থ উপার্যন করা যায়। আর্টিকেলে লেখক সুন্দরভাবে প্যাসিভ আর্নিং করার সেরা উপায়গুলো তুলে ধরেছেন।