দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত মোবাইলফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল

Spread the love

ইতিহাস

মোবাইল ফোনে ব্যবহারের আওতায় এসেছে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ। কিন্তু আপনি জানেন কি ডঃ মারটিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেলকে প্রথম দূরে মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য ১৯৭৩ সালে এক অভিনব মেশিন আবিষ্কার করেন। এই মেশিনটির নাম টেলিফোন। মেশিনটির ওজন প্রায় ১ কেজি। সেই সময় মার্কিন আবিষ্কারক ডঃ মারটিন কুপার মোটোরোলা কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৩ সালে এই টেলিফোন নামক মেশিন টি জনপ্রিয়তা পায়।

মোবাইল কি

মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমরা প্রথমে দেখি কয়টা বাজে। একটা সময় দেয়াল ঘড়ি বা হাত ঘড়িতে সময় দেখা লাগতো। তবে, আধুনিক মোবাইলের কল্যাণে এখন কমদামি মোবাইলেও সময় দেখা যায়।

এর মাধ্যমে যে কোন ভৌগলিক অবস্থানে থাকা দুই ব্যক্তি একে অপরের সাথে টেলিকমিউনিকেশন ডিভাইসের মাধ্যমে ভয়েস এবং টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান করতে পারে। মোবাইল ফোন হাতের মধ্যে বা সহজে বহন করা যায়। তাই মোবাইল ফোনকে সেল ফোন, সেলুলার ফোন, হ্যান্ডফোন, মুঠোফোন  নামেও ডাকা হয়। 

মোবাইল ব্যবহারের সুফলগুলো কি 

মোবাইল ব্যবহারের সুফল গুলো কি

মোবাইল ব্যবহারের খারাপ দিক গুলোর চেয়ে, ভালো দিকগুলোই সবার আগে নজর কাড়া উচিৎ। তাই অপকারিতার চেয়ে আগে উপকারিতাগুলোই দেখে নেওয়া যাকঃ

১ . দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন এর উপকারিতা

প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি যার অধিকাংশ কাজের সাথে মোবাইলের ব্যাবহার হয়ে থাকে। এমন কতগুলো বিষয় নিচে আলোচনা করা হলঃ-

ক) ছবি তুলতে চান?

বিচিত্র এই পৃথিবীর বিচিত্র সব মানুষ। কারো গান শুনতে ভালো লাগে, আবার কারো ছবি তুলতে ভালো লাগে।

মোবাইল একা হাতে এই অজস্র মানুষের অজস্র এই স্বাদ মিটিয়েছে। ছবি তোলার জন্য ক্যামেরা এর দরকার নেই, দরকার একটা মোবাইল ফোনের; যা একই সাথে অনেক রকমের স্বাদ মেটাতে পারে।

খ) রাস্তা ভুলে গেছেন?

মোবাইল ই আপনাকে রাস্তা দেখাবে। মোবাইল ফোন থেকে জানুন রোডম্যাপ কোথাও না কোথাও দূর সফরে যাচ্ছেন? রাস্তাগুলো অচেনা লাগছে? মানুষের বয়সের সাথে সাথে রাস্তারও বয়স বাড়ছে, রাস্তারও শাখা প্রশাখা বাড়ছে। কিন্তু বৃদ্ধ বাবা কে তো শুধুমাত্র রাস্তা দেখানোর জন্য টেনে নিয়ে যাওয়া টা কি ঠিক হবে?

এইসব চিন্তা কবে বিদায় নিয়েছে, যখন মোবাইলে জিপিএস এসেছিল। এখন মোবাইলই তো যে কোন অপরিচিত রাস্তার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।

গ) বাড়ীতে ক্যালেন্ডার নেই? 

মাসে বা বছরের কতদিন অফিস ছুটি থাকতে পারে – এইসব যদি আগে থেকে জানতে পারা যায়, ঘোরার প্ল্যান টাও ঠিক করে করা যায়। আর এই সবের জন্য একসময় ক্যালেন্ডার টা কে সাথে নিয়েই থাকতে হত। এইসব কিছু এখন একটা মোবাইল ফোনেই হয়ে যায় শুধু মাত্র একটা এপ্স ইন্সটল করে।

ঘ)  ঘড়িটা খারাপ হয়ে আছে? 

বাড়ীতে ঘড়ি টা খারাপ হয়ে আছে? এই অবস্থায় থাকা যায় নাকি? শীঘ্রই বাজার থেকে ব্যাটারি এনে লাগানো হত ঘড়িতে। এইসব সমস্যার অবসান ঘটেছে। অবসান ঘটিয়েছে মোবাইল ফোন।

 ২. শিক্ষা জীবনে মোবাইল ফোন এর উপকারিতা

শিশুদের হাতে কলমে শিক্ষা থেকে শুরু করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস আদালত ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন মানুষের শিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। মোবাইল ফোন এখন মানুষের হাতে হাতে।

 মোবাইল ফোন আবিষ্কারের সময় থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে উন্নতি হয়ে মোবাইল এখন কম্পিউটার হিসাবে ও ব্যাবহার হচ্ছে। আর এই জন্য মোবাইলকে বলা হয় মিনি কম্পিউটার। অদূর  ভবিষ্যতে হয়তো মোবাইল ফোন শিক্ষা ক্ষেত্রে বর্তমান অবস্থা থেকে আরো ছাড়িয়ে যাবে।

মোবাইল ফোন এমন একটি প্রযুক্তি, যা আবিষ্কারের ফলে মানুষের সবচেয়ে বেশি উপকার হয়েছে শিক্ষা ক্ষেত্রে। শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারীতা অপরিসীম।

  ৩. কর্মজীবনে মোবাইল ফোন

 চাকরি এপ্লায় করতে চান? কি করে ফর্ম ফিল আপ করে কোম্পানিতে জমা দেবেন তাই ভাবছেন? হাতে মাত্র এক দিন সময়? কিন্তু সেখানে পৌঁছাতেই আপনার ১ দিনের বেশী সময় লাগবে?

না, এইসব সমস্যা অনেক কাল আগের। এখনকার জেনারেশেন এই সমস্যাগুলোর ব্যাপারে অবগত ই নয়। তার কারন ও হল- আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি। মোবাইল থেকেই একটা ই-মেল করে দিলেই তো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

 ৪. সামাজিকতা রক্ষায় মোবাইল ফোন

বাড়ীর ছেলেমেয়েরা সব বাড়ীর বাইরে থেকে কলেজে পড়াশুনো করছে। আর আপনার চিন্তায় দিন কাটছে। এমনটাই তো হত বেশ কয়েক বছর আগে। এখন মোবাইল এসে অনেকের অনেক চিন্তা কমিয়ে দিয়েছে।

বাড়ীতে বসেই আত্মীয় স্বজনদের খবর পাওয়া যায়; ছেলে মেয়ের সাথে কথা বলে মন ভালো করা যায়; বন্ধুদের সাথে মোবাইলে আড্ডাও দেওয়া যায়, খেলতে যাওয়ার প্ল্যান ও করা যায়।

৫. ব্যাবসায় বানিজ্যের প্রসারে

ব্যাবসায় কত  আয় -ব্যায় হচ্ছে কোন ক্রেতার কত টাকার বাকি আছে, খরচের তালিকা করা ইত্যাদি সবকিছুর হিসাব এর জন্য দোকানদার রা এখন মোবাইল ফোনের ব্যাবহার করছেন। বাংলাদেশী অ্যাপ হালখাতা সহ বেশ কয়েকটি অ্যাপের মাধ্যমেই এখন আরো গোছানো উপায়ে ব্যবস্যা করা সম্ভব হচ্ছে। এভাবে মোবাইল ব্যবহার করার ফলে ব্যবসায় হিসার রাখা সহজ হচ্ছে বাড়তি খরচ কম হচ্ছে এবং ব্যবসায়িদের ঝামেলা কমছে।

৬. বিনোদনে মোবাইল 

জীবনের একঘেয়েমি সকল মানুষকেই কখনো না কখনো স্পর্শ করেছে। আর তখন যারা প্রকৃতির রুপের মধ্যে সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো কিছু খুঁজে পেয়েছিল, কিংবা ডায়েরি এর পর ডায়েরি লিখাতে মেতে থাকতে পেরেছিল; তারাই একমাত্র এই একঘেয়েমি থেকে বেরোতে পেরেছিল।

আরও কিছু মানুষ সেই একঘেয়েমি কে দূরে ঠেলতে পেরেছিল, যারা কঠোর পরিশ্রমে ডুবে থাকতো, আর যারা রেডিও তে গান শোনাতে মেতে থাকতো। এখন রেডিও না, মোবাইল ফোন। গান শুনতে চাইলে ক্যেসেট এর দরকার নেই। অজস্র, অগুনতি গান। শুধু শোনার সময় থাকলেই হল।

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় কি? বিস্তরিত জানতে ভিজিট করুন

মোবাইলফোন ব্যবহারের কুফল

মোবাইলফোন ব্যবহারের কুফল

স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া

সুস্থ থাকতে হলে মস্তিষ্কের বিশ্রামও আবশ্যক। কিন্তু আমরা অনেক সময় বিশ্রাম নিতে গিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় নষ্ট করে থাকি। যেটা আমাদের মস্তিষ্কের বিশ্রাম ব্যাঘাত ঘটিয়ে থাকে। যার ফলে আমাদের স্মৃতি শক্তি কমে যায়।

জীবাণুভরা মোবাইল ফোন !

কিছু কিছু মনোবিজ্ঞানী বা চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে টয়লেটের চেয়েও সবচেয়ে বেশি জীবাণু থাকে মোবাইল ফোনে। মোবাইল ফোন নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না বলে জীবাণুর কারখানায় পরিণত হয়। এ ধরনের জীবাণু গুলো খুব বেশি মারাত্মক না হলেও মানুষের শরীরের মধ্যে সংক্রামক ব্যাধিগুলো ছড়িয়ে দিতে পারে।

অতিরিক্ত সময় নষ্ট হওয়া

মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে নিজের অজান্তেই মূল্যবান সময়গুলো নষ্ট হয়ে যায়। যেটা অধিকাংশ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা ভাল করে খেয়াল করেন না।

কানে কম শোনা

মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অতিরিক্ত হেডফোন দিয়ে গান শুনলে কানের সমস্যা হতে পারে। খুব বেশি হেডফোন দিয়ে গান শুনলে উচ্চস্বরে একটা সময় কান একদম বধির হয়ে যাবে।

শরীরের অস্থিগুলোর ক্ষতি

খুব বেশি মোবাইল টিপাটিপি করলে একটা সময় শরীরের বিভিন্ন অস্থি বা জয়ন্টে ব্যথা অনুভব হতে পারে। শুয়ে বা বসে অত্যাধিক শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানারকম সমস্যার তৈরি হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে অতিরিক্ত সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না। এতে করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে নানারকম অসুবিধার দেখা পাওয়া যেতে পারে।

শুক্রাণু কমে যেতে পারে

হ্যাঁ আপনি সত্যই শুনছেন! অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে হাই ফ্রিকোয়েন্সির ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন নির্গত হয় মোবাইল ফোন থেকে। যেটা একসময় ক্যান্সার রোগে রূপান্তর হতে পারে। শরীরের তরঙ্গ কোষের ঝুঁকি রয়েছে। এছাড়া প্রজননতন্ত্রের ঝুঁকি অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।

মুঠোফোন থেকে এরকম নির্গত রশ্মিগুলো আমাদের শুক্রাণুর সংখ্যা কমিয়ে দিতে পারে। যৌনচিকিৎসকদের মতে আমাদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে খুব সতর্ক হতে হবে।

সময় অসময় রিংটোন বাজা!

সময়ে অসময়ে রিংটোন বাজার ফলে মানুষের মধ্যে উদ্বেগতা বা বিষণ্নতা সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে! আচমকা রিংটোন বাধার ফলে মানুষের মধ্যে এ ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। 

চোখের সমস্যা

মনোবিজ্ঞানীরা সতর্ক করে জানিয়েছেন, অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে ক্ষীণদৃষ্টি এই সমস্যা হতে পারে। কারণ মোবাইল ফোনগুলো মূলত অল্প দূরত্বে ব্যবহার করা হয় যেটা একসময় ক্ষীণদৃষ্টি সমস্যায় পরিণত হতে পারে।

মোবাইল ফোন ব্যবহার করার চেয়ে বই বা পত্রিকা পড়ার সময় দূরত্ব বেশি থাকে। মনোবিজ্ঞানীরা বলেছেন মোবাইল ফোন বেশি সময় ব্যবহার না করতে। 

 শেষ কথা

মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে এগিয়ে যান। দেখবেন ধীরে ধীরে অভ্যেস হয়ে যাবে। মানুষ হল অভ্যেসের দাস। তবে এক- দুবার প্র্যাকটিস করলে কোন কিছুই হবে না। বার বার এই অভ্যেসগুলো ফলো করুন আর মোবাইল এর খারাপ দিক গুলো স্মরনে রাখুন।

আশা করি মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানার পরে প্রতিটি নাগরিক কুফল গুলো থেকে দূরে থাকারেই চেষ্টা করবেন।

পড়াশোনা করার নিয়ম বিস্তরিত জানতে ভিজিট করুন

165 thoughts on “দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত মোবাইলফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল”

  1. মোবাইল ফোন খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটা যেমন আমাদের উপকার করে তেমনি কিছু ক্ষতিও করে। তাই মনোবিজ্ঞানীরা বলেছেন মোবাইল ফোন বেশি সময় ব্যবহার না করতে।
    মা শা আল্লাহ
    সময়োপযোগী লেখা। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  2. আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্ট টি পড়ে খুবই উপকার হলো। মোবাইল এ যেমন উপকার আছে তেমন ক্ষতিও আছে । আমরা উভয়টা যদি মেনে চলি তাহলে কোনো ক্ষতি হবে না ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কনটেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  3. মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  4. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।এটি আমাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ।তবে এটির কুফলের দিক গুলো মাথায় রেখে সচেতনতার সাথে মোবাইল ব্যবহার করতে হবে।

    Reply
  5. মোবাইল ফোনের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের অপকারিতা জেনেও আমরা তা সর্বদাই এড়িয়ে চলি । সুতরাং এর মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের অপকারিতা সম্পর্কিত লেখাটি নি:সন্দেহে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে । ধন্যবাদ ।

    Reply
  6. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইলফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে। মোবাইলফোনের হ্মতিকর দিকও আছে যা আমরা গুরুত্ব দেই না।এই কন্টেন্ট টি মোবাইলফোনের ক্ষতিকর দিক নিয়ে আমাকে সতর্ক থাকার রিমাইন্ডার দিয়েছে।ধন্যবাদ।

    Reply
  7. মোবাইল ব্যবহারের সুফল আছে ও কুফল ও আছে । মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানতে হবে প্রতিটি নাগরিক কুফল গুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। অসাধারন কন্টেন্ট ।

    Reply
  8. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে। মোবাইল ফোনের হ্মতিকর দিকও আছে যা আমরা গুরুত্ব দেই না।ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  9. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  10. প্রতিটি মোবাইল ব্যবহারকারীর জানা প্রয়োজন মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল। তাহলে মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হতে সহজ হবে। আশাকরি এই লেখাটি সবার উপকারে আসবে।

    Reply
  11. প্রত্যেক জিনিসেরই যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারীতাও আছে।মোবাইল ফোনও এর বিকল্প নয়।সাবধানতা বশত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেক উপকারীতা নেওয়া সম্ভব।

    Reply
  12. এই লেখা অত্যন্ত উপকারী এবং প্রস্তুতিশীল। মোবাইল ফোন সম্পর্কে এত গভীর এবং ব্যবহারিক তথ্য শেয়ার করার জন্য লেখকে ধন্যবাদ। এই কন্টেন্ট পড়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারের জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা পেয়েছি, যা আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমি এই সাথে সম্মতি প্রকাশ করছি যে, মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সামাজিক জীবনে মোবাইল ফোনের অগ্রগতি অস্ত্রের মতো হয়েছে, কিন্তু এর ব্যবহারে সৎ এবং সঠিক মাত্রার উপর মনোনিবেশ করা জরুরি।

    Reply
  13. এই লেখা অত্যন্ত উপকারী। মোবাইল ফোন সম্পর্কে এত গভীর এবং ব্যবহারিক তথ্য শেয়ার করার জন্য লেখকে ধন্যবাদ। এই কন্টেন্ট পড়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারের জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা পেয়েছি, যা আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমি এই সাথে সম্মতি প্রকাশ করছি যে, মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সামাজিক জীবনে মোবাইল ফোনের অগ্রগতি অস্ত্রের মতো হয়েছে, কিন্তু এর ব্যবহারে সৎ এবং সঠিক মাত্রার উপর মনোনিবেশ করা জরুরি।

    Reply
  14. দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ দখল করে আছে মোবাইল ফোন বা সেলুলার ফোন। বর্তমান সময়ে মোবাইল ছাড়া নিজেদের রুটিনমাফিক জীবন যেন অচল প্রায়। প্রযুক্তি সবসময় আশীর্বাদ হবে এমনটা ভাবা ঠিক নয়।প্রযুক্তির অপব্যবহার করতে পারে নানা রকম ধ্বংসাত্মক পরিনতি।লেখকের আর্টিকেলটিতে চমৎকার ভাবে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল আলোচনা করা হলো।এতো সহজ এবং উপলব্ধো করে আর্টিকেলটা লিখা হয়েছে যা যেকোন নতুন ব্যবহারকারী হিসাবে সতর্কতা দিতে পারে।মোবাইল ফোনের সুফল আছে বলেই এতো সুন্দর একটি লেখা লেখকের কাছ থেকে উপহার পেলাম।এতো সুন্দর লেখা পড়ার জন্য আবারো অপেক্ষায় রইলাম।ধন্যবাদ

    Reply
  15. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের যেমন সুফল রয়েছে তেমনি রয়েছে কুফল ও। দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ দখল করে আছে মোবাইল।বর্তমানে মোবাইল ফোন ছাড়া একটি দিনও যেন অতিক্রম হতে চাই না। তবে মোবাইলের অপব্যবহারে হতে পারে নানা রকম ধ্বংসাত্মক পরিণতি। লেখক আর্টিকেলটিতে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। আর্টিকেলটির বর্তমান যুগে প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  16. মা শা আল্লাহ। আপনার সব কনটেন্ট গুলো সময় উপযোগী। প্ৰত্যেক ব্যক্তির মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল জানা দরকার।মোবাইল ফোন আমাদের যেমন উপকার করে তেমনি অপকার ও করে থাকে। তাই মোবাইল ফোন চালানোর সময় আমাদের দুই দিকেই মন দিতে হবে।

    Reply
    • প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনের যেমন সুফল রয়েছে তেমনি রয়েছে কুফল। মাশাআল্লাহ, লেখক এই কন্টেন্টিতে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল বিশদভাবে আলোচনা করেছেন,তাই মোবাইল ফোন চালানোর সময় আমাদের দুই দিকেই মন দিতে হবে।

      Reply
  17. মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানতে হবে প্রতিটি নাগরিক কুফল গুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
    মোবাইল ব্যবহারের সুফল আছে ও কুফল ও আছে । মোবাইল ফোনের হ্মতিকর দিকও আছে যা আমরা গুরুত্ব দেই না।ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।অসাধারন কন্টেন্ট ।

    Reply
    • মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল সম্পর্কে আপনি যদি অবশ্যই জানার ইচ্ছুক হন, তবে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইল প্রযুক্তির অগ্রগতি মানুষের জীবনে অনেক উপকারে আসে, যেমন অনলাইনে তার কাজ করা, জরুরী পরিস্থিতিতে যোগাযোগ করা ইত্যাদি। তবে, এতেও মনে রাখা প্রয়োজন যে, অতিরিক্ত ব্যবহার করলে মোবাইল ব্যবহারের কিছু ক্ষতি হতে পারে, যেমন সময়ের অপচয়, সামাজিক যৌথভাবে যোগাযোগের অভাব, চোরাচ্ছিদ্রের ঝুঁকি ইত্যাদি। এই সম্পর্কে চিন্তা করা মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, মোবাইল ব্যবহারের মধ্যে সম্মান্য ব্যবস্থা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। এরকম একটা সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

      Reply
  18. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই।মা শা আল্লাহ
    সময়োপযোগী লেখা। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  19. মোবাইল আমাদের জীবনযাত্রাকে যেমন সহজ ও উন্নতি করেছে, এর অপব্যবহার তেমনই আমাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলতে পারে! যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট! ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  20. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন অত্যন্ত প্রোয়োজনীয় একটি ডিভাইস।মোবাইল ছাড়া আমরা যেন একটি দিনও অতিবাহিত করতে পারিনা।কিন্তু এই মোবাইল ফোন ব‍্যবহারে সুফল এর পাশাপাশি অনেক কুফলও রয়েছে যা লেখক এই কন্টেন্টটিতে অসাধারণ ভাবে আলোচনা করেছেন।আমাদের সকলের জন্য অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  21. সংক্ষেপে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধা এবং অসুবিধাগুলি পরিষ্কার।সর্বদা সংযুক্ত থাকার সুবিধাকে অস্বীকার করা যায় না, তবে এটি আসক্তি এবং মুখোমুখি মিথস্ক্রিয়া হ্রাসের মতো এর ত্রুটিগুলিও নিয়ে আসে।এমন একটি বিশ্বে যেখানে প্রযুক্তি ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে, আমরা কীভাবে আমাদের জীবনে মোবাইল ফোনকে অন্তর্ভুক্ত করি সে সম্পর্কে অবগত থাকা এবং সচেতন সিদ্ধান্ত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ৷

    Reply
  22. মোবাইল আমাদের জীবন যতটা সহজ করেছে,এর অপব্যবহার ততটাই ভয়াবহ রুপ নিচ্ছে।
    যুগোপযোগী চমৎকার এই লেখনী দ্বারা বুঝা যায়, প্রতিটি জিনিষের ভালো এবং মন্দ দিক রয়েছে।
    আমরা ভালো দিক গ্রহণ করে, মন্দের পরিমাণ কমিয়ে আনব।

    Reply
  23. মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক উপকারিতা রয়েছে, যেমন সহজে যোগাযোগ করা, তথ্য অ্যাক্সেস এবং বিনামূল্যে সেরা সেবা সরবরাহ প্রাপ্ত করা। তবে, মোবাইল ব্যবহারের দিকের অন্যতম বিপদগুলি সম্পর্কে সচেতনতা অবশ্যই থাকতে হবে। এগুলি হলো প্রতারণা, প্রাইভেসি নিয়ে ঝগড়া, স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন চোখের সমস্যা বা মানসিক চাপ, এবং সময় অনুপাতিক ব্যবহারের জন্য সমস্যা। এই সমস্যাগুলির সাথে সম্মুখীন হতে হলে সঠিক বিশ্লেষণ এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। মোবাইল ব্যবহারের প্রত্যাশিত সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য স্বয়ং নিয়ন্ত্রণ এবং বিজ্ঞপ্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  24. বিজ্ঞান এর এক বিস্ময়কর আবিস্কার মোবাইল ফোন । বর্তমানে মোবাইল ফোন এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এটির সুফল এর কথা এক কথায় বলে শেষ করা যাবেনা তবে পাশাপাশি ক্ষতিকর দিকগুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে ।
    কনটেন্ট টি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম ।

    Reply
  25. মোবাইল ফোন বর্তমানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। তবে এটি ব্যবহারে সুফল কুফল দুটিই রয়েছে। তাই এর সঠিক ব্যবহার জানা প্রয়োজন।

    Reply
  26. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। বর্তমানে মোবাইল ছাড়া আমরা কেউ ছলতে পারি না। বড় থেকে ছোট সকলেই এই মোবাইল ব্যাবহার করে থাকে। কিন্তু এই মোবাইলের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনই এর অপকারিতাও রয়েছে। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে মোবাইল ফোন সম্পর্কে বিভিন্ন কিছু জানতে পেরেছি, যা সকলের জন্য উপকৃত তথ্য।

    Reply
  27. 🌸প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে। ✨মোবাইল ফোনের ক্ষতির দিকও আছে যা আমরা গুরুত্ব দেই না।ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। 🌺এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো।
    🌺 লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।মোবাইল ফোনের উপকারিতা পাওয়ার সাথে সাথেই লেখাটি পড়ে পাঠক এর অতিরিক্ত ও অপব্যবহারে কুফল সম্পর্কে জানতে পারবে।
    🌺খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী কন্টেন্ট এটি।

    Reply
  28. মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য। এর মাধ্যমে যে কোন ভৌগলিক অবস্থানে থাকা দুই ব্যক্তি একে অপরের সাথে টেলিকমিউনিকেশন ডিভাইসের মাধ্যমে ভয়েস এবং টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান করতে পারে।আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে এগিয়ে যান। দেখবেন ধীরে ধীরে অভ্যেস হয়ে যাবে। কন্টেন্টটির মাধ্যমে মোবাইল ফোন সম্পর্কে বিভিন্ন কিছু জানতে পেরেছি।

    Reply
  29. আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অনেকটা অংশ জুড়ে যে প্রযুক্তিটি আছে সে প্রযুক্তির নাম হল মোবাইল ফোন। ঘুম থেকে উঠে শুরু করে আবার ঘুমাতে যাবার আগ পর্যন্ত আমাদের সাথে গভীরভাবে জড়িয়ে থাকে মোবাইল ফোন। তবে, এটি ব্যবহার ক্ষেত্রে যেমন সুফল পাওয়া যায় তেমনি অহেতুক মাত্রা তিরক্ত ব্যবহারের ফলে কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে । তাই মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া অত্যন্ত জরুরী। এ কনটেন্ট এর মাধ্যম লেখক অত্যন্ত চমৎকার ভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফেলর বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছেন । ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। এ কনটেন্টটি পড়ে আমি উপকৃত হয়েছি আশা করছি সকলে উপকার পাবেন।

    Reply
  30. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না। মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে হবে । লেখক আর্টিকেলটিতে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। আর্টিকেলটি বর্তমান যুগে প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  31. মোবাইল ফোন আমাদের আধুনিক জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এর উপকারী দিক যেমন আছে ক্ষতিকর প্রভাবও আছে। আমাদের সকলের উচিত ক্ষতিকর দিকের কথা চিন্তা করে মোবাইলের অপব্যবহার না করা, আর মোবাইলের সীমিত ব্যাবহারের অভ্যাস গড়ে তোলা। খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  32. আমাদের দৈনন্দিন জীরনে মোবাইল ফোন একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, সকালে ঘুম থেকে উঠা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা কোন না কোন কাজে মোবাইল ফোন ব্যবহার করি, মোবাইল ব্যবহারের ফলে দুনিয়াটা আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে, মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধার পাশাপাশি কুফল ও রয়েছে, অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারে মানুষের মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে, যুবসমাজ ইন্টারনেটে বেশি আসক্ত হয়ে পরছে। আমাদের উচিৎ মোবাইল ফোনের কুফল গুলি যেনে ফোন ব্যবহার করা।

    Reply
  33. মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করে তুলেছে। প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন। এর যেমন সুফল রয়েছে তেমনি রয়েছে কুফল ও।মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত অপব্যবহার এড়িয়ে যেতে হবে। মোবাইল ফোনের উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে কন্টেনটিতে খুব সুন্দরভাবে বিষয়টা বিশদভাবে রয়েছে।।ধন্যবাদ লেখককে তার লেখনীতে বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  34. মোবাইল ফোন বা মুঠোফোন বর্তমানে খুব প্রয়োজনীয় একটি বস্তু যা ছাড়া আমরা আমাদের দিনের শুরুটা চিন্তা করতেই পারিনা। শিক্ষা থেকে শুরু করে অফিস আদালত, হস্পিটাল, ট্র্যাভেল সবখানে এর ব্যবহার অনস্বীকার্য। তবে এটি ব্যবহারের যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে তেমনি অনেক অসুবিধা বা অপকারীতাও রয়েছে। মোবাইল ফোন ব্যবহারের অপকারীতা গুলো জেনে এর থেকে যতটা সম্ভব আমরা দূরে থাকবো আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য।

    Reply
  35. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।প্রত্যেক জিনিসেরই যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারীতাও আছে।মোবাইল ফোনও এর বিকল্প নয়।সাবধানতা বশত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেক উপকারীতা নেওয়া সম্ভব।সময়োপযোগী লেখা। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  36. মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ। ১৯৭৩ সালে যোগাযোগের জন্য এক অভিনব মেশিন আবিষ্কার করেন। এই মেশিনটির নাম টেলিফোন। বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। এর কিছু সুফল ও কুফল রয়েছে। মোবাইল ফোন ব্যবহার কারিগণ কুফল গুলো জেনে এর থেকে সাবধান থাকবে।

    Reply
  37. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। কিন্তু এই মোবাইল নামক যন্ত্রের যেমন উপকারিতা আছে তেমনি এর বেশি ব্যবহারে আছে অপকারিতা। তাই আমাদের উচিত মোবাইলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ধারণা রাখা। ধন্যবাদ লেখককে মোবাইল সম্পর্কে এমন ধারণা দেয়ার জন্য।

    Reply
  38. 👉মোবাইল ফোন খুব প্রয়োজনীয় একটা জিনিস। মোবাইল ফোন মানুষকে যেমন উপকার করে, তেমনি অপকারও করে বটে। এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। মোবাইল ফোন মানুষের কাজকে অতি সহজ করেছে এবং যোগাযোগের মাধ্যম হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। মোবাইল ফোনের খারাপ দিকগুলো মাথায় রেখে চললে, খুব সুন্দর করে চলা সম্ভব। এ রকম একটা কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  39. আপনার এই কন্টেন্ট টি একটি সচেতনতা মূলক কন্টেন্ট৷ যা আমাদের সবার জানা দরকার। মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিনত হয়েছে,,যা ছাড়া আমাদের কোনো কিছুই চলেনা । এর অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের মাথায় রেখে এর উপকারি দিক গুলো ব্যাবহার করলে মোবাইল ফোনের আসল উদ্দেশ্য সঠিকভাবে মূল্যায়ন হবে।

    Reply
  40. মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য।এর মাধ্যমে যে কোন ভৌগলিক অবস্থানে থাকা দুই ব্যক্তি একে অপরের সাথে টেলিকমিউনিকেশন ডিভাইসের মাধ্যমে ভয়েস এবং টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান করতে পারে। মোবাইল ব্যবহারের সুফল আছে ও কুফল ও আছে । মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানতে হবে প্রতিটি নাগরিকের। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  41. প্রতিটা জিনিসেরই ভালো এবং মন্দ দুটি দিক থাকে আমাদের উপর নির্ভর করে আমরা কোন দিকটি বেছে নিব,ঠিক তেমনি মোবাইল ফোনের ভালো এবং মন্দ দুটি দিক আছে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজ মোবাইল ফোনের উপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ঠিক তেমনি এই ফোনটি আমাদের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করে থাকে যেমন স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া অতিরিক্ত সময় নষ্ট ইত্যাদি। আসলে, আমাদের উপর নির্ভর করে কিভাবে আমরা ফোনের শুধু ভালো দিকগুলো গ্রহণ করব এবং খারাপ দিকগুলো বর্জন করব।

    Reply
  42. আমাদের বাস্তব জীবনে মোবাইল যেন জীবনের সঙ্গী হয়ে গেছে । মোবাইল অতি ব্যবহার প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে । মানুষের এই কুঅভ্যাস থাকার কারনে চলার পথে অনেক সমস্যার সম্মুখিন হতে হচ্ছে । তাই এই কন্টেন্টটি একটি যুগউপযুগি দিকনির্দেশনা রয়েছে। এই নিয়মগুলো ফলো করলে একটা মানুষ বদঅব্যাস থেকে বেরিয়ে এসে নতুন করে এগিয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে ছাত্র জীবন আজ ধ্বংশের পথে । এই ইস্টেপ গুলো ফলো করে ছাত্ররা পড়া শোনায় মনোযোগ দিয়ে নিজের জীবনকে কর্মঠ করে গরতে পারে

    Reply
  43. বর্তমানে যুগে মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অবিচ্ছেদ্য অংশ দখল করে আছে। প্রযুক্তি ব্যবহারে সুফলের পাশাপাশি কিছু কুফলও রয়েছে। তাই মোবাইল ব্যবহারে সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  44. আমাদের এই প্রযুক্তির যুগে যেমন মোবাইলের মাধ্যমে ভালো কাজ করা যায়,তেমনি খারাপের সংখ্যাও অনেক আছে। এতে যেমন ভালো দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। খারাপ দিকটাকে এড়িয়ে ভালো টাকে বেছে নিলে,, ফোনের মাধ্যমেই ভালো কিছু করা সম্ভব।

    Reply
  45. ☎️📠টেলিফোন আবিষ্কারের মূখ্য বিষয় ছিলো জরুরি সংবাদ/কথা‌/ আদান-প্রদান করার জন্যে।

    ⏳📱পরবর্তীতে দূরকে কাছে আনতে অচিরেই নতুন নতুন সব ফিচার যোগ হতে থাকলো এই যন্ত্রটির মধ্যে। আর এক কেজি ওজনের এই যন্ত্রটির আকার আকৃতি ছোট হতে থাকলো বিভিন্ন রুপে।

    এক যন্ত্র দিয়েই সব প্রয়োজনীয় কাজ করা সম্ভব হলো☎️📠📱🤳🏼✍🏼🎮📸🎹🎨📺📻📹🎞️💻🖨️📰💌🗃️📬⏲️📅।

    আর মানবজাতির জন্য খাবার খাওয়ার মতোই অপরিহার্য উপাদান/অংশে পরিণত হলো মোবাইল নামক যন্ত্রটি। এক মূহুর্ত কল্পনা করতে কষ্ট হয় এই মোবাইল ডিভাইসটি ছাড়া। বর্তমানে পুরো পৃথিবী অচল মোবাইল ফোন ছাড়া।🌍📱

    কিন্তু, লাগামহীনভাবে মোবাইল ডিভাইসটি/যন্ত্রটি ব্যবহার বর্তমানে মানবজাতির জন্য হুমকি স্বরূপ, সেটা সকলেই অনুধাবন করতে শুরু করেছেন। 📵🤖☠️🤳🏼🛑📳

    পরিম‌ৃত খাবার খাওয়ার সুফল এর মতোই পরিমৃত মোবাইল ডিভাইস টির সঠিক ব্যবহার শিখতে হবে/ জানতে হবে/মানতে হবে আমাদের।✔️⚖️💡

    উক্ত আর্টিকেলটিতে এই বিষয়ে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে । সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট।‌ ধন্যবাদ 💚🕊️

    Reply
  46. বর্তমানে প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে মোবাইল ফোন বহুল ব্যবহৃত একটি ডিভাইস। যোগাযোগ, শিক্ষা, ব্যবসা বানিজ্য, সামাজিকতা, কেনা কাটা, লেনদেন,বিনোদন ইত্যাদি হরেক রকম প্রয়োজনে মোবাইল ফোন মানুষের নিত্যসঙ্গী।
    তবে এর এত এত সুফলের মধ্যে ও রয়েছে কিছু কুফল। যার অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে হতে পারে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা। তাই মোবাইলের কুফল সম্পর্কে জেনে এর পরিমিত ব্যবহার করা উচিত।

    Reply
  47. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিস। তবে আমাদের সকলের মনে রাখা উচিত সব জিনিসেরই ভালো খারাপ দিক রয়েছে। ঠিক মোবাইল ফোনের ও তাই। তাই আমাদের সকলের উচিত খারাপ দিকটা পরিহার করে মোবাইল ফোনের ভালো দিকটা ব্যবহার করা।অর্থাৎ প্রয়োজনের অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা।
    আমাদের সকলের জন্য সময়োপযোগী একটা কনটেন্ট। লেখককে অসংখ্য জাজাকাল্লাহ খাইরান মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল নিয়ে এতো সুন্দর একটা কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  48. মোবাইল ফোন, প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। দৈনন্দিন জীবনে এর প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। তবে মোবাইল ফোনের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে। প্রয়োজনের বেশি মোবাইল ফোন ব্যবহার করা উচিত নয়।
    মাশাআল্লাহ, সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল সম্পর্কে কনটেন্ট লিখার জন্য। এতে করে সকলে মোবাইল ফোনের কুফল সম্পর্কে জেনে এর অতিরিক্ত ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবে।

    Reply
  49. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের জন্য অনেক উপকারী একটি জিনিস। এটি আমাদের জীবনযাত্রাকে অনেক সহজ কতে দিয়েছে। প্রতিটি মুহূর্ত আমরা একে অপরের খুজ খবর নিতে পারি মোবাইলের মাধ্যমে। মোবাইলের যেমন ইতবাচক দিক রয়েছে তেমনি এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে।
    আমাদের উচিৎ নেতিবাচক দিকগুলো এডিয়ে চলা এবং সবাইকে মোবাইলের নেতিবাচক দিকের ব্যাপারে সচেতন করা।

    Reply
  50. মোবাইল ফোন আমাদের জীবনে একটি অপরিহার্য যন্ত্রে পরিনত হয়ে গেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা, তথ্য সংগ্রহ, নিরাপত্তা, ব্যবসা-কর্মসংস্থান, শিক্ষা ও বিনোদন জগতে মোবাইল ফোন কাজ গুলো সহজ করেছে।মোবাইল নিত্য দিনের একটি অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে মোবাইল ব্যবহার এর কিছু কুফল ও আছে।তাই অবশ্য এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রত্যেক সচেতন নাগরিকদের কর্তব্য।

    Reply
  51. প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি যার অধিকাংশ কাজের সাথে মোবাইলের ব্যাবহার হয়ে থাকে। মোবাইল ফোনের যেমন উপকারী দিক আছে তেমনি ক্ষতিকর দিকও আছে, এ কনটেন্ট টি পড়ে আমরা সেটি পার্থক্য করতে পারব।
    উক্ত কনটেন্ট টি খুবই উপকারি।

    Reply
  52. মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য।এর মাধ্যমে যে কোন ভৌগলিক অবস্থানে থাকা দুই ব্যক্তি একে অপরের সাথে টেলিকমিউনিকেশন ডিভাইসের মাধ্যমে ভয়েস এবং টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান করতে পারে। মোবাইলের যেমন ইতবাচক দিক রয়েছে তেমনি এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে।
    আমাদের উচিৎ নেতিবাচক দিকগুলো এডিয়ে চলা।মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিনত হয়েছে,,যা ছাড়া আমাদের কোনো কিছুই চলেনা । এর অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের মাথায় রেখে এর উপকারি দিক গুলো ব্যাবহার করলে মোবাইল ফোনের আসল উদ্দেশ্য সঠিকভাবে মূল্যায়ন হবে। খুব সুন্দর কনটেন্টি আমাদের সকলের উপকারে আসবে।

    Reply
  53. যেকোনো জিনিসের ভালো এবং খারাপ দুটো দিকই রয়েছে। তবে আপনার জন্য এটি কি সুফল বয়ে আনবে নাকি কুফল, সেটা নির্ভর করে আপনার ব্যবহারের উপর। মোবাইল ও তার ব্যতিক্রম নয়। তাই আমাদেরই নিশ্চিত করতে হবে যে এটি আমাদের জীবনে কেমন ভূমিকা রাখবে।
    সবশেষে আপনাদের ধন্যবাদ দিতে চাই যুগোপযোগী এবং সচেতনতামূলক ক্নটেন্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। সত্যিই ক্নটেন্টটি অসাধারণ ছিলো।

    Reply
  54. দৈনন্দিন জীবনে মোবাইলের যথাযথ ভাল ব্যবহার যেমন খুবই জরুরী তেমনি মোবাইলের অপব্যবহার মানুষের জীবনে কুফল বয়ে আনে ।

    Reply
  55. বর্তমান প্রযুক্তির যুগে মোবাইল আমাদের জন্য অপরিহার্য একটি যন্ত্র। এটি ছাড়া আমরা একটি দিনও কল্পনা করতে পারি না।তবে মোবাইল ব্যবহারে যেমন উপকার হয় তেমনি এর অনেক ক্ষতিকর দিকও আছে।সর্বদা এর নেতিবাচক ও ক্ষতিকর দিক এড়িয়ে চলা উচিত।
    মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর ও সচেতনতামূলক কন্টেন্ট। কন্টেন্টটি সকলের উপকারে আসবে বলে মনে করি।

    Reply
  56. প্রযুক্তির একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। প্রতিটি জিনিসেরই যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারীতাও আছে। মোবাইল ফোনও এর বিকল্প নয়। তাই মোবাইলের অপকারীতা সম্পর্কে জেনে এর পরিমিত ব্যবহার করা উচিত।

    Reply
  57. দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ হলো মোবাইল ফোন। কিন্তু সবকিছুর মতো মোবাইলেরও ভালো দিকের সাথে খারাপ দিক রয়েছে। আমরা মোবাইলের খারাপ দিক পরিহার করে যদি ভালো দিকগুলো গ্রহণ করতে পারি তাহলে তা আমাদের ক্ষতির কারন হবে না। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়োপযোগী একটি কনটেন্ট আমাদের কাছে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  58. আধুনিক জীবনের অপরিহার্য বস্তু মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোন প্রযুক্তির একটি বিস্ময়কর আবিষ্কারও। মোবাইল ফোনের উপকারী দিক যেমন আছে তেমনি অপকারী দিকও আছে। কিন্তু বর্তমানে মোবাইল ফোনের ক্ষতীর দিকটাই বেশি যা আমাদের সমাজকে অসুস্থ করে ফেলেছে। তাই আমাদের সকলেরই উচিত মোবাইল ফোনের ক্ষতীকর দিকগুলো এড়িয়ে চলা। কারণ মানুষ সুস্থ থাকলে সমাজ সুস্থ থাকবে।
    ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে সময়উপযোগী কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  59. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয়টি খেয়াল রাখতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  60. মাশাআল্লাহ
    মোবাইল ফোনের উপকারিতা সম্পর্কে কারো অজানা নেই, তেমন অপকারিতা সম্পর্কে জানাটাও জরুরী। এই কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহারের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম।
    অনেক ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর উপকারী একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  61. মোবাইল ফোন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এর যেমন উপকারীতা আছে তেমন ক্ষতিকর দিকও আছে।তাই প্রত্যেকেরই মোবাইল ফোন ব্যবহারের উপকারী এবং ক্ষতিকর দিকগুলি বিবেচনা করে মোবাইল ব্যবহার করা উচিত।
    মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর এবং সময়োপযোগী একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ, এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  62. আসলেই মোবাইল ফোন প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। এর যেমন উপকার আছে তেমনি অপকারও রয়েছে। মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটি কনটেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  63. আসলেই মোবাইল ফোন প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। এর যেমন উপকার আছে তেমনি অপকারও রয়েছে। মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটি কনটেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
    • মোবাইল ব্যবহারের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধাও রয়েছে।মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে আদান প্রদান থেকে শুরু করে সকল কিছুই সুবিধা পাওয়া যায়।যেমন:মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা ,ভিডিও তৈরী,তথ্য সংগ্রহ এবং অন্যান্য সুবিধাজনক কাজ করা যায়।আমারা সবসময় সুবিধা গুলোর দিকেই খেয়াল করি অসুবিধা গুলোর দিকে লক্ষ্য করিনা।চোখে কম দেখা,কানে কম শোনা ,শুক্রানু কমে যাওয়া ও অন্যান্য সমস্যার সম্মুখীন হওয়া এগুলো আমারা মনেই রাখি না।এজন্য বলি মোবাইল ব্যবহারের সুবিধার সাথেই অসুবিধা গুলো সম্পর্কে জানানোর জন্য অনেক উপকৃত হলাম।স্যার, আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।

      Reply
  64. মোবাইল ফোন একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা আমাদের জীবনকে নানাভাবে উন্নত করতে পারে, কিন্তু ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জও তৈরি করে। আমাদের ফোন ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন এবং ইচ্ছাকৃত হওয়ার মাধ্যমে, আমরা ক্ষতিগুলি এড়াতে সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারি এবং প্রযুক্তি এবং মানবতার মধ্যে একটি সুস্থ ভারসাম্য বজায় রাখতে পারি।
    মাশা-আল্লাহ অনেক সুন্দর কন্টেন্ট। কারণ মানুষ সুস্থ থাকলে সমাজ সুস্থ থাকবে।
    ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে সময়উপযোগী কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  65. দৈনন্দিন জীবন -যাপনে আমরা মোবাইল ফোন ছাড়া এক মুহুর্তও চলতে পারিনা। তাই এটা ব্যবহারে যেমন সুফল রয়েছে তেমনি কুফলও আছে সেটা মাথায় রেখে আমাদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে সর্তকতা অবলন্বন করতে হবে ।মোবা্ইল ফোন থেকে এক ধরণের ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন নির্গত হয়, তাই বাচ্ছাদের অবশ্যই মোবাইল থেকে দূরে রাখা উচিত।
    লেখককে অনেক ধন্যবাদ,সুন্দর সচেনতামূলক পোষ্ট আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  66. কন্টেন্টটিতে খুবই সুন্দরভাবে মোবাইলের দুটি দিকই তুলে ধরা হয়েছে।কন্টেন্টি পড়ে মোবাইলের অনেক ভালো দিক গুলোও জানলাম।মোবাইলের অপকারিতা সম্পর্কে তো আমরা কম বেশি জানি।কিন্তু অনেক সুফল দিকও আছে মোবাইলের।কিন্তু আমাদের মোবাইলের কুফল দিকগুলো সবসময় মনে রাখা উচিত এবং এগুলো থেকে দূরে থাকা উচিত।

    Reply
  67. মোবাইল ফোন ব্যবহারে আমাদের যেমন নানান উপকার হচ্ছে তেমনি এটি অনেক সমস্যা সৃষ্টি করছে। বর্তমান প্রজন্ম ও আগামী প্রজন্মকে এসব সমস্যা থেকে বের করে আনতে হবে।এই কনটেন্টিতে সব কিছু সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে।

    Reply
  68. মোবাইল ব্যবহারের যেমন সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধাও রয়েছে।মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে আদান প্রদান থেকে শুরু করে সকল কিছুই সুবিধা পাওয়া যায়।যেমন:মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা ,ভিডিও তৈরী,তথ্য সংগ্রহ এবং অন্যান্য সুবিধাজনক কাজ করা যায়।আমারা সবসময় সুবিধা গুলোর দিকেই খেয়াল করি অসুবিধা গুলোর দিকে লক্ষ্য করিনা।চোখে কম দেখা,কানে কম শোনা ,শুক্রানু কমে যাওয়া ও অন্যান্য সমস্যার সম্মুখীন হওয়া এগুলো আমারা মনেই রাখি না।এজন্য বলি মোবাইল ব্যবহারের সুবিধার সাথেই অসুবিধা গুলো সম্পর্কে জানানোর জন্য অনেক উপকৃত হলাম।স্যার, আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  69. কন্টেন্টিতে খুবই সুন্দরভাবে মোবাইলের দুটি দিকই তুলে ধরা হয়েছে।লেখাটা পরে মোবাইলের অনেক ভালো দিক গুলোও জানলাম।মোবাইলের অপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশি জানি।কিন্তু অনেক সুফল দিকও আছে মোবাইলের।কিন্তু আমাদের মোবাইলের কুফল দিকগুলো মনে রেখে তা বর্জন করা উচিত।

    Reply
  70. মোবাইল ব্যবহারের যেমন সুফল রয়েছে তেমনইও কুফল রয়েছে।মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে আদান প্রদান থেকে শুরু করে সকল কিছুই সুবিধা পাওয়া যায়।যেমন:মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা ,ভিডিও তৈরী,তথ্য সংগ্রহ এবং অন্যান্য সুবিধাজনক কাজ করা যায়।আমারা সবসময় সুবিধা গুলোর দিকেই খেয়াল করি অসুবিধা গুলোর দিকে লক্ষ্য করিনা।চোখে কম দেখা,কানে কম শোনা ,শুক্রানু কমে যাওয়া ও অন্যান্য সমস্যার সম্মুখীন হওয়া এগুলো আমারা মনেই রাখি না।এজন্য বলি মোবাইল ব্যবহারের সুবিধার সাথেই অসুবিধা গুলো সম্পর্কে জানানোর জন্য অনেক উপকৃত হলাম।স্যার, আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  71. মোবাইল ফোন একটি আবিষ্কৃত মেশিন, যা ১৯৭৩ সালে ডঃ মারটিন কুপার ও ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেল দ্বারা তৈরি হয়েছিল। আধুনিক মোবাইল ফোন সহজেই ব্যবহার করা যায় এবং ব্যক্তিগত যোগাযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ, কুফল থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবো।

    Reply
  72. মোবাইল ফোনের প্রাথমিক আবিষ্কার হলো ১৯৭৩ সালে, ডঃ মারটিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেল দ্বারা। আধুনিক মোবাইল ফোন সহজেই ব্যবহার করা যায় এবং ব্যক্তিগত যোগাযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ, কুফল থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবো।

    Reply
  73. লেখাটিতে সুন্দরভাবে মোবাইলের দুটি দিকই বিশ্লেষন করা হয়েছে।ভালো ও মন্দ দিক।আমাদের কুফল দিকগুলো বর্জন করা উচিত।

    Reply
  74. বর্তমান বিশ্বে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন একটি অপরিহার্য অংশ। এটি ছাড়া আমরা একদিন কেন এক মিনিটও চলতে পারিনা। এর এত বেশি উপকারিতা দেখে আমরা এর ক্ষতিকর দিকটা ভুলেই যাই। এই কনটেন্টটি পড়ে মোবাইল ফোনের সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে অবগত হলাম। এই কনটেন্টটি একটি উপকারী কনটেন্ট। এর লেখক কে খুবই ধন্যবাদ এরকম একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  75. মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিস গুলোর মধ্যে একটি। মোবাইল ফোনের যেমন উপকারী দিক গুলো রয়েছে তেমনি অপকারী দিক ও রয়েছে। তাই আমাদের উচিত,মোবাইল ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা।

    Reply
  76. এই পোস্টটিতে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ব্যবহারের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল আমাদের কি কি কাজে লাগে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করার কারণে আমাদের কি কি ক্ষতি হতে পারে সে সম্পর্কে বলা হয়েছে।যেহেতু আমরা প্রত্যেকেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এই পোস্টটি পড়া আমাদের প্রত্যেকের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  77. প্রত্যেক জিনিসেরই যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারীতাও আছে।মোবাইল ফোনও এর বিকল্প নয়।সাবধানতা বশত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনেক উপকারীতা।এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  78. ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে।মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হয়। কনটেন্টটিতে মোবাইল সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে সুফল এবং কুফল ব্যাপারে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা আমাদের জানা অতি আবশ্যক। মোবাইলেরও ভালো দিকের সাথে খারাপ দিক রয়েছে।মোবাইল ফোন ব্যবহার সম্পর্কে লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  79. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো। এটির কুফলের দিক গুলো মাথায় রেখে সচেতনতার সাথে মোবাইল ব্যবহার করতে হবে।

    Reply
  80. বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অপরিহার্য ভূমিকা রাখছে।
    প্রতিটি জিনিসের যেমন ভালোদিক থাকে, তেমনই কিছু খারাপ দিক ও থাকে। মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রেও ভিন্ন কিছু হয়।
    তাই আমাদের উচিৎ ভালো দিক উপভোগ করার পাশাপাশি খারাপ দিক টাও মাথায় রাখা

    Reply
  81. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না। মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে হবে । লেখক আর্টিকেলটিতে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। আর্টিকেলটি বর্তমান যুগে প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  82. মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ থেকে সহজতর করে তুলেছে।জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা মোবাইলের ব্যাবহার প্রয়োজনবোধ করি।দূরত্বের সবকিছুই কাছাকাছি করে তুলেছে মোবাইল।এতোসব সুবিধার ভিড়ে আমরা ভুলে যায় মোবাইলের ক্ষতিকারক দিকগুলো।কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে মোবাইলের ক্ষতিকারক দিকগুলো। এখনি সময় সচেতন হওয়ার।

    Reply
  83. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে।বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই।প্রতিটি জিনিসের যেমন ভালোদিক থাকে, তেমনই কিছু খারাপ দিক ও থাকে। মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রেও ভিন্ন কিছু হয়।
    তাই আমাদের উচিৎ ভালো দিক উপভোগ করার পাশাপাশি খারাপ দিক টাও মাথায় রাখা।

    Reply
  84. মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক কাজ মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজেই সমপন্ন করা যায়।মোবাইলে যেমন অনেক সুবিধা আছে তেমনি অসুবিধাও আছে।বিশেষ করে বাচ্চাদের দিকটা বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

    Reply
  85. ডঃ মারটিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেল সর্বপ্রথম দূর দূরান্তে মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য ১৯৭৩ সালে ১ কেজি ওজন এর টেলিফোন নামের এক অভিনব মেশিন আবিষ্কার করেন। ১৯৮৩ সালে যা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।র্বতমানে মোবাইল নাম ধারণ করা জনপ্রিয় এই যন্ত্রটি মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে।তবে যন্ত্রটির সুফল ও কুফল উভয়দিক বিবেচনা করে এর ব্যবহার সর্ম্পকে আমাদের সকলের সচেতন হওয়া উচিত।

    Reply
  86. মোবাইল ফোন, যা ছাড়া আমরা, আমাদের জীবন বর্তমান সময়ে কল্পনাও করতে পারি না। আমাদের জীবন কে অনেক সহজ করেছে মোবাইল ফোন। পড়াশোনা, ব্যবসা,বিনোদন, অফিসে কাজ,দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজের জন্য আমরা মোবাইল ফোনের উপর নির্ভরশীল। যদিও মোবাইল ফোন আমাদের সহজ থেকে সহজ করেছে, তথাপি এর অতিরিক্ত ব্যবহার আমাদের জন্য ক্ষতির কারন হয়ে দাড়িয়েছে। আমরা মোবাইল ফোনের ব্যবহারে সচেতন থাকব।লেখক কে ধন্যবাদ সময় উপযোগী আর্টিকেলটি লেখার জন্য।

    Reply
  87. আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময়কর আবিস্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন বা মুঠো ফোন।যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছে। মোবাইল ফোনের ভালো দিক ও আছে আবার খারাপ দিকও আছে। যে, যেভাবে নেয়। এটা তার নিজের চয়েস। তবে মোবাইল ফোন পুরো দুনিয়া মানুষকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। লেখক এই কন্টেন্টে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছে। যা৷ সবাইকে উপকৃত করবে, ইংশাআল্লাহ।

    Reply
  88. আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করি। মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে ভালো ও খারাপ উভয় কাজ করা যায়। এই মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে অনেকে অনেক ভালো কিছু করছে আবার অনেকে মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে নষ্ট হয়ে গেছে।

    Reply
  89. বর্তমান যুগে মোবাইল ফোনের কোনো বিকল্প নেই। এটা সবারই নিত্য প্রয়োজনীয় একটি যন্ত্র।
    দুনিয়ার সকল জিনিসেরই ভালো এবং খারাপ দিক দুটোই আছে। মোবাইলও এর বহির্ভূত নয়।কিন্তু মোবাইল এমন একটা যন্ত্র যা ছাড়া মানব জীবন অচল।
    তাই সচেতনতার সাথে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হবে।যেন এটি আমাদের জন্য শুধু কল্যাণই বয়ে আনে, অভিশাপের কারণ হয়ে না দাঁড়ায়।
    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে যুগ উপযোগী একটা কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  90. Nowadays mobile has become an essential part of our daily life. We cannot imagine a single day without it. It is a blessing for us. But we have to use mobile with awareness of its bad aspects.

    Reply
  91. ডঃ মারটিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেলক প্রথম দূরে মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য ১৯৭৩ সালে টেলিফোন আবিষ্কার করেন।মোবাইল শব্দের অর্থ ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য।মানুষ অভ্যেসের দাস।তাই মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে মোবাইল যথাযথ জায়গায় ব্যবহার করা উচিত।ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  92. প্রযুক্তির একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। প্রতিটি জিনিসেরই যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারীতাও আছে।
    তাই আমাদের সকলের উচিত খারাপ দিকটা পরিহার করে মোবাইল ফোনের ভালো দিকটা ব্যবহার করা।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে যুগ উপযোগী একটা কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  93. পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। বর্তমানে মোবাইল আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য বিষয়।মোবাইলফোন আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে।মোবাইল ব্যবহারের যেমন অনেক উপকারিতা আছে তেমন কিছু অপকারিতা বা খারাপ দিক ও রয়েছে।আমাদের উচিত মোবাইল ব্যবহারের খারাপ দিক গুলো মনে রেখে এর কুফল গুলো থেকে দূরে থাকা।কনটেন্টি পরে আমি মোবাইল ব্যবহারের কুফল সম্পর্কে জানতে পারি। লেখককে ধন্যবাদ সময়োপযোগী কন্টেন্টটি উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  94. মোবাইল ফোন হলো প্রযুক্তির সফল আবিষ্কার,যার দ্বারা মানুষ অনেক উপকৃত হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।বর্তমানে মোবাইল দিয়ে অনেক কাজও করা যায়।অনেকে মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রীল্যান্সিং করে নিজেকে সাবলম্বী করে তুলছেন।কিন্তু পাশাপাশি মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিক ও রয়েছে।প্রয়োজন এর বাইরে কিংবা অতিরিক্ত সময় নিয়ে মোবাইল ব্যরবহার না করাই উত্তম।এজন্য সকলের উচিৎ সচেতন ভাবে মোবাইল এর ব্যবহার করা।লেখককে অনেক শুকরিয়া এতো সুন্দর একটা টপিক নিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  95. বর্তমানে আমি মোবাইল এবং ল্যাপটপের মাধ্যমে আয় করার চেষ্টা করছি। যার কারণে ওয়াইফাই এবং মোবাইল ডেটা আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। যখন ওয়াইফাই কানেকশনে সমস্যা হয় এবং মোবাইলে ডেটা থাকে না তখন সময় পার করা কঠিন হয়ে যায়।
    মাহাদী আর আননিসাকে নিয়ে ঢাকার ফার্মগেটে তুলা ভবনের পেছনে একটা অডিটোরিয়ামে যাবো কনফারেন্সে যোগ দেয়ার জন্য। জায়গাটা না চেনার কারণে গুগল ম্যাপের সাহায্য নিলাম। গুগল খামার বাড়ির আগে মনিপুরী পাড়ার ভিতরে শেষ মাথায় নিয়ে গেল যেখানে সামনে যাওয়ার আর রাস্তা নাই। সিএনজি ড্রাইভারকে অনেক অনুরোধ করে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে তুলা ভবনে পৌছালাম।
    এই হচ্ছে গুগল ম্যাপের অবস্থা।

    Reply
  96. মোবাইল ফোন আমাদের জীবন যাত্রায় অনেক স্বচ্ছলতা এনে দিয়েছে, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটিয়েছে । কিন্তু ক্ষতিও হচ্ছে প্রচুর । মোবাইল ফোনের ব্যবহারে কিশোর-কিশোরীরা এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছে, যে তারা পারিপার্শ্বিকের দিকে তাকাচ্ছে না । এমনকি পরিবারে বাবার আর্থিক অবস্থার কথাও ভাবছে না । তাদের চাহিদা পূরণের জন্য বাবা-মার উপর চাপ সৃষ্টি করে পরিবারে অশান্তি বাড়াচ্ছে ।
    সমোয়পযোগী একটি সুন্দর কন্টেন্ট সাজিয়েছেন যা মোবাইল ফোনের ভাল খারাপ দিক উল্লেখ করার মাধ্যমে সবাইকে উদ্ভুদ্ধ এবং সচেতন করা হয়েছে।

    Reply
  97. যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম হাতিয়ার হল মোবাইল ফোন। তার বিহীন এই ক্ষুদ্র মোবাইল যন্ত্রটির মাধ্যমে আমরা মুহূর্তে দেশে বা বিদেশে থাকা মানুষের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ করা ছাড়াও স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য ছবি তোলা,তথ‍্য আদান প্রদান ইত্যাদি নানাবিধ কাজ সামাজিক,পারিবারিক,শিক্ষাক্ষেত্রে,বৈদেশিক মুদ্রা ও অর্জন করতে পারি । গত কয়েক বছরের মধ্যে এই ছোট যন্ত্রটি আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দেখা দিয়েছে। কিন্তু এসব সুবিধার কিছু অসুবিধাও রয়েছে যেমন কিশোর-কিশোরীরা গেম এবং বিনোদনে সময় নষ্ট করে। গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে কারণ এটি একটি বড় বিভ্রান্তি।
    একটি ফোনের অত্যধিক ব্যবহার আসক্তিতে পরিণত হতে পারে যা সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা এই কন্টেন্ট থেকে জানতে পারি।

    Reply
  98. মোবাইল আমাদের জীবনের একটা অংশ। প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে মোবাইল ফোন। মোবাইল ছাড়া একদিনও যেন অতিক্রম হতে চায় না মোবাইল ফোনের যেমন সুফল রয়েছে তেমনি রয়েছে কুফল ও। দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ দখল করে আছে মোবাইল। তবে মোবাইলের অপব্যবহারে হতে পারে নানা রকম ধ্বংসাত্মক পরিণতি। লেখক আর্টিকেলটিতে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। আর্টিকেলটির বর্তমান যুগে প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  99. বর্তমান সময়ে প্রায় সবার হাতেয় মোবাইল ফোন, কিন্তু এই মোবাইল ফোনর খারাপ দিক ও থাকতে পারে এটা কম মানুষের ই জানা। যেকোনো জিনিস এর ভালো খারাপ ২টি দিক ই থাকে। আমাদের উচিৎ খারাপ টাকে ত্যাগ করে ভালো টা গ্রহণ করা।
    লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ মোবাইল ফোন এর ভালো খারাপ দুইটি দিক ই তুলে ধরার জন্য। কন্টেন্ট টি একটি সময় উপযোগী কন্টেন্ট, আশা করছি কন্টেন্ট টি পরে সকলেই উপকৃত হবে।

    Reply
  100. মোবাইল নিয়ে এই নিবন্ধটি খুব দরকারী এবং প্রস্তুতিমূলক. মোবাইল ফোন সম্পর্কে এত গভীর এবং বাস্তব তথ্য শেয়ার করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ। এই কন্টেন্টটি পড়ে আমি মোবাইল ফোন ব্যবহারের জন্য সঠিক নির্দেশনা পেয়েছি, যা আমাদের সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমি একমত যে মোবাইল ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরী। মোবাইল ফোনের ব্যবহারে সৎ ও সঠিক পদক্ষেপের দিকে মনোনিবেশ করা গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  101. মোবাইল ফোন, বর্তমান সময়ে এই শব্দের সাথে আমরা কেও অপরিচিত নই আর। এটি আমাদের নিত্যদিনের বিভিন্ন কাজে যেমন সাহায্য করে আসছে তেমনি এর অসংখ্যা কুফল ও রয়েছে। লেখককে অসংখ্য শুকরিয়া যে, বর্তমান সময়ে এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  102. বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করছে। প্রত্যেকটি জিনিসের ভালো দিক যেমন থাকে ঠিক তেমনি খারাপ দিকও থাকে। আমাদের উচিত ভালো দিকটাকে কাজে লাগিয়ে সমাজকে উন্নতির পথে নিয়ে যাওয়া। উক্ত কনটেন্টটি পরে আমার খুব ভালো লাগলো খুব সুন্দর একটা বিষয়কে তুলে ধরেছে।

    Reply
  103. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের যোগাযোগের মাধ্যম সহজ করে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। আমাদের জীবনে প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করে । মোবাইল ফোন আমাদের এত্ত সুযোগ দিয়েছে যে, মোবাইল ফোনের হ্মতিকর দিকও আছে যা আমরা গুরুত্ব দেই না।ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি আর্টিকেল লিখার জন্য।

    Reply
  104. মোবাইল প্রযুক্তির এক বিষ্ময়কর আবিষ্কার যা মানুষের জীবনকে পাল্টে দিয়েছে। প্রতিটা জিনিসের ভালো-খারাপ দুটি দিক রয়েছে মোবাইল ও তেমনি। তাই আমাদের উচিত মোবাইল এর ভালো দিকগুলো গ্রহণ করে সুফল লাভ করা আর খারাপ দিকগুলো বর্জন করে কুফল থেকে বেঁচে থাকা। ইং শা আল্লাহ জীবনটা অনেক সহজ হবে।

    Reply
  105. প্রযুক্তির একটি বিস্ময়কর পর হলো মোবাইল ফোন। বর্তমান যুগে সবাই মোবাইল ব্যবহারের অভ্যস্ত মোবাইলে যেমন ভালো দিক আছে, তেমনি আছে খারাপ দিক। মানুষ যদি মোবাইল ফোনটি ভালো দিকে ব্যবহার করে তাহলে তা নিজের জন্য যেমন ভালো তেমন সমাজের জন্য ভালো। আর যদি সেটি খারাপ দিকে ব্যবহার করে তাহলে তা নিজের এবং সমাজের জন্য খারাপ হতে পারে। তাই আমাদের উচিত মোবাইল ফোনে যথাযথ ব্যবহার করা।

    Reply
  106. আমাদের জীবননের নিত্যদিনের সঙ্গী এখন মোবাইল । মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে এগিয়ে যাওয়া দরকার । ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানার পরে প্রতিটি নাগরিক কুফল গুলো থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন।

    Reply
  107. Nowadays mobile has become an essential part of our daily life. We cannot imagine a single day without it. It is a blessing for us. But we have to use mobile with awareness keeping in mind its bad aspects.

    Reply
  108. মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। যেটি আমাদের জীবনের প্রতিটি পদে পদে প্রয়োজন। এই মোবাইল ব্যবহার আমাদের জীবনযাত্রাকে অনেকটাই সহজ করেছে।কিন্তু প্রতিটি জিনিসেরই সুফল ও কুফল রয়েছে, তেমনি মোবাইল ফোনের ও কুফল রয়েছে।আমাদের প্রত্যেকের উচিত এটি ব্যবহারের সময় এর কুফলগুলো মাথায় রেখে এটির ব্যবহার করা। এই কনটেন্ট টি পড়ে সকলে মোবাইল ফোন ব্যবহারে আরও সচেতন হবেন।আমি মনে করি এই কনটেন্ট টি সবার উপকারে আসবে।

    Reply
  109. প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। যোগাযোগ, শিক্ষা, ব্যবসা বানিজ্য, সামাজিকতা, কেনা কাটা, লেনদেন,বিনোদন ইত্যাদি হরেক রকম প্রয়োজনে আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। মোবাইল ফোন আমাদের জীবন যতটা সহজ করেছে, এর অপব্যবহার ততটাই ভয়াবহ রুপ নিচ্ছে। অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারে মানুষের স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাচ্ছে, মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে, যুবসমাজ ইন্টারনেটে বেশি আসক্ত হয়ে পরছে। আমাদের উচিৎ মোবাইল ফোনের কুফল গুলি যেনে সচেতনতা অবলম্বন করে ব্যবহার করা। লেখক এই কন্টেন্টে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছে। যা৷ সবাইকে উপকৃত করবে, ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  110. আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অপরিসীম। মোবাইল ছাড়া আমরা আমাদের একটা দিনও কল্পনা করতে পারি না। কিন্তু মোবাইল ফোন থেকে আমরা এতো বেশি উপকৃত হই যে এর ক্ষতিকর দিকটা আমরা প্রায় ভুলেই যাই। মোবাইল ফোনের এই এতো এতো সুফলের পাশাপাশি কিছু কুফলও রয়েছে যা অনস্বীকার্য। কন্টেন্টটিতে লেখক চমৎকারভাবে মোবাইল ব্যবহারের উপকারী ও অপকারী দিকগুলো তুলে ধরেছেন।ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী কন্টেন্ট আমাদেরকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  111. ডঃ মারটিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেলের মোবাইল ফোনের আবিষ্কার আসলে এক প্রযুক্তিগত অবলম্বন ছিল, যা আমাদের জীবনে অসাধারণ পরিবর্তন আনে। তবে, এই প্রযুক্তির সুবিধা ও মানসিকতা পরিবর্তনের সাথে সমঞ্চয় করে চলা জরুরি।

    Reply
  112. মোবাইল ফোন খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। এটা যেমন আমাদের উপকার করে তেমনি কিছু ক্ষতিও করে। তাই মনোবিজ্ঞানীরা বলেছেন মোবাইল ফোন বেশি সময় ব্যবহার না করতে। মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না । লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply

    Reply
  113. আমাদের যোগাযোগের মাধ্যমকে সহজ করে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে প্রযুক্তির একা আবিষ্কার মোবাইল। বর্তমানে মোবাইল ব্যবহারে সবাই অভ্যস্ত। এর সুফল ও কুফল দুটি দিক আছে। আমাদের ভালো দিকে মোবাইল ব্যবহার করা উচিত। মোবাইল ব্যবহারের কুফল থেকে দূরে থাকা উচিত।এই কনটেন্টটি পড়ে মোবাইল ব্যবহার সম্পর্কে সকল নাগরিক সচেতন হবে।

    Reply
  114. বর্তমান সময়ে মানুষের একমাত্র সঙ্গীই হলো মোবাইল ফোন, মোবাইলের মধ্যে মানুষ এতটাই মগ্ন যে মোবাইলের কুফল সম্পর্কে কারো কোন চিন্তাই নেই। মোবাইল যেমন মানুষের ভালো কাজে লাগে ঠিক তেমন মোবাইলের কারণে মানুষের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় । ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। কেননা এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা সকলেই মোবাইলের সুফল ভোগ করতে পারব এবং সেই সাথে মোবাইলের কুফল সম্পর্কে সচেতন হতে পারব।

    Reply
  115. বর্তমান সময় উপযোগী একটি কনটেন্ট। মোবাইল আমাদের জীবনের সাথে এমনভাবে মিশে গেছে যে আমরা এটি ছাড়া জীবন কল্পনা ও করতে পারি না। মোবাইল যেমন আমাদের উপকার করে তেমনি ক্ষতি ও করে।তবে আমরা যদি মোবাইল অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতি গুলো মাথায় রেখে শুধু আমাদের প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করি তাহলে আমরা উক্ত ক্ষতি গুলোর হাত থেকে রক্ষা পাবো এবং মোবাইল সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারব।

    Reply
  116. মোবাইল ফোন ব্যবহার করে না বা এর সম্পর্কে জানেনা এমন মানুষ পাওয়া মুস্কিল। এটি এখন আমাদের জীবনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস। সবকিছুর যেমন উপকারিতা আছে তেমন অপকারিতা ও আছে মোবাইলও ব্যতিক্রম না। মোবাইল ফোন ব্যবহারে আমরা যদি একটু সচেতনতা বাড়ায় তাহলে এর অপকারিতা থেকে আমাদের বাঁচা সম্ভব।

    Reply
    • মোবাইল ফোন আমাদের জীবন যাত্রায় অনেক স্বচ্ছলতা এনে দিয়েছে, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটিয়েছে । কিন্তু ক্ষতিও হচ্ছে প্রচুর । মোবাইল ফোনের ব্যবহারে কিশোর-কিশোরীরা এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছে, যে তারা পারিপার্শ্বিকের দিকে তাকাচ্ছে না । এমনকি পরিবারে বাবার আর্থিক অবস্থার কথাও ভাবছে না । তাদের চাহিদা পূরণের জন্য বাবা-মার উপর চাপ সৃষ্টি করে পরিবারে অশান্তি বাড়াচ্ছে । নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা হবে ভবিষ্যতে দেশের কর্ণধার । তারা যদি এইভাবে গা বাঁচিয়ে চলে, তাহলে দেশটা গড়বে কারা ? আমাদের মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ দরিদ্র, অশিক্ষিত । সর্বাগ্রে এদের উন্নতির কথা চিন্তা করতে হবে । বৈজ্ঞানিক তথ্য ও প্রযুক্তির সাহায্যে দেশের জনসাধারণের মুখে হাসি ফোটানোই আমাদের জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত অন্ধভাবে মোবাইল ফোন নিয়ে বিলাসিতায় মগ্ন হয়ে থাকা নয় ।

      Reply
  117. পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। এই মোবাইল ফোন ব্যবহারের মাধ্যমে যেমন সুফলতা আছে তেমনি রয়েছে এর বহুমুখী ক্ষতিকর দিক । তাই মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, মোবাইল ফোন বেশি সময় ব্যবহার না করতে । এমন সচেতনতামূলক আর্টিকেলের জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

    Reply
  118. প্রতিটি জিনিস এর ভালো মন্দ দুটো দিক থাকে। আমাদের উচিত ভালো দিক খুজে নেওয়া। মোবাইলেরও ভালো মন্দ দুটো দিকেই রয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে মোবাইলের ভালো মন্দ দুটো দিকই জানতে পারলাম। ভালো দিক গুলো গ্রহণ করে খারাপ দিক গুলো বর্জন করে সতর্ক থাকতে হবে। মোবাইল ফোন সম্পর্কিত তথ্য বহুল একটি আর্টিকেল।

    Reply
  119. আধুনিক যুগে মানুষের জীবনের সকল কাজের নির্ভরযোগ্য বন্ধু হয়ে উঠেছে মোবাইল ফোন। আমাদের প্রয়োজনে আমরা অবশ্যই প্রযুক্তি ব্যবহার করব সামাজিক সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। প্রযুক্তি ব্যবহারের ভালো-মন্দ ২টি দিকেই রয়েছে। সে জন্য এসব প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর অনেকটা নির্ভর করে ভালো-মন্দের উপর। আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যতটাই খারাপ বলি না কেন, কিন্তু এটা বাদ দেওয়ার কোন উপায় নেই। বর্তমান মোবাইল ফোন ছাড়া ডিজাটাল যুগ অচল।
    কন্টেন্টি প্রত্যেকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  120. বর্তমানে মোবাইল আমাদের ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে দাঁড়িয়েছে । মোবাইল ফোনের প্রযুক্তি আমাদের জীবনে অসংখ্য সুবিধার পাশাপাশি সমস্যা ও দিয়েছে। এই কনটেন্ট টি মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিক নিয়ে আমাদের সতর্ক থাকার রিমাইন্ডার দিচ্ছে।

    Reply
  121. যোগাযোগের জন্য ১৯৭৩ সালে এক অভিনব মেশিন আবিষ্কার করেন। এই মেশিনটির নাম টেলিফোন। সেই টেলিফোন এখন মোবাইল বলে পরিচিত। তবে মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রাখা উচিত। দেখবেন ধীরে ধীরে অভ্যেস হয়ে যাবে। মানুষ হল অভ্যেসের দাস। আশা করি মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানার পরে প্রতিটি নাগরিক কুফল গুলো থেকে দূরে থাকারেই চেষ্টা করবেন।

    Reply
  122. মোবাইল ফোন হাতের মধ্যে বা সহজে বহন করা যায়। তাই মোবাইল ফোনকে সেল ফোন, সেলুলার ফোন, হ্যান্ডফোন, মুঠোফোন নামেও ডাকা হয়। একটা সময় একঘেয়েমি কে দূরে ঠেলে,কঠোর পরিশ্রমে পর বিনোদন এনে দিয়েছে মুবাইল।আবার জীবন থেকে হাজার সময় কেড়ে নিচ্ছে,বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত করছে মানুষকে মুবাইল।

    ভালো আর মন্দের মধ্যে এগিয়ে যেতে হবে।কুফল ও সুফল মাতায় রেখে নিজেকে গড়ে নিতে হবে।

    Reply
  123. বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে যেমন সহজতর করেছে, তেমনি এর নানা রকম খারাপ দিকও রয়েছে। আমাদের উচিত খারাপ দিকগুলো সম্পর্কে ধারণা নিয়ে তা হতে দূরে থাকতে সচেষ্ট হওয়া। এই আর্টিকেলটি খুবই ফলপ্রসু ভূমিকা রাখতে পারে আমাদের মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জানতে এবং তা হতে দূরে থাকতে।

    Reply
  124. ‌মোবাইল ফোন আমা‌দের নিত‌্য ব‌্যবহারকৃত প‌ন্যের ম‌ধ্যে অন‌্যতম। বর্তমানে মোবাইল ফোন ছাড়া আমরা এক মুহুর্ত চিন্তা কর‌তে পা‌রি না। মোবাইল ফো‌নের যেমন সুফল আছে তেম‌নি র‌য়ে‌ছে কুফলও। তাই আমা‌দের এর যথাযর্থ ব‌্যবহার করতে হ‌বে। ধন‌্যব‌াদ লেখক‌কে এত সুন্দর ক‌রে মোবাইল ফো‌নের সুফল এবং কুফল তো‌লে ধরার জন‌্য।

    Reply
  125. মোবাইল ফোনের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের অপকারিতা জেনেও আমরা তা সর্বদাই এড়িয়ে চলি । সুতরাং এর মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের অপকারিতা সম্পর্কিত লেখাটি নি:সন্দেহে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে । ধন্যবাদ ।

    Reply
  126. মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত জিনিস হলো মোবাইল ফোন। এই বর্তমান সময়ে মোবাইলকে আমরা ছোট বড় সবাই যেভাবে ব্যবহার করি তা দেখে মনে যে মোবাইল আমাদের এক অবিশ্বাস্য বন্ধু। কিন্তু এটা যে দিন দিন আমাদের কত সমস্যার কারন হয়ে দাড়িয়েছে, তা আমরা এক প্রকার ভুলেই গেছি। তাই আমাদের উচিত মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল উভয়ই বিবেচনা করে সীমিত সময়ের জন্য এটি ব্যবহার করা এবং এর ভালোদিকগুলো কাজে লাগানো।

    Reply
  127. বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের গুরত্ত অপরিসীম। প্রতিদিন আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকি যার অধিকাংশ কাজের সাথে মোবাইলের ব্যাবহার হয়ে থাকে। মোবাইল ফোন আমাদের যোগাযোগ ব্যাবস্থাকে অনেক সহজ করে দিয়েছে ।মোবাইল ফোন এমন একটি প্রযুক্তি, যা আবিষ্কারের ফলে মানুষের সবচেয়ে বেশি উপকার হয়েছে শিক্ষা ক্ষেত্রে। শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের উপকারীতা অপরিসীম।
    তবে মোবাইল ফোনের সুফল এর পাশাপাশি অনেক কুফল ও রয়েছে। অতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার আমদের স্মৃতিশক্তি হ্রাস করে, চোখের সমস্যা সৃষ্টি করে এবং আমাদের সময়ের অপচয় করে।তাই আমাদের অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
    এই আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দর করে মোবাইল ফোন বাবহারের সুফল এবং কুফল তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  128. লেখাটিতে মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল সম্পর্কে বলা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  129. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন।
    মোবাইল আমাদের জীবনযাত্রাকে যেমন সহজ ও উন্নতি করেছে, এর অপব্যবহার তেমনই আমাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলতে পারে! যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট! ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  130. আলহামদুলিল্লাহ কন্টেন্টটি পড়ে সবাই উপকার হবে। সময়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে যেমন সহজতর করেছে, তেমনি এর নানা রকম খারাপ দিকও রয়েছে।কথা
    মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে এগিয়ে যান। দেখবেন ধীরে ধীরে অভ্যেস হয়ে যাবে। মানুষ হল অভ্যেসের দাস। তবে এক- দুবার প্র্যাকটিস করলে কোন কিছুই হবে না। বার বার এই অভ্যেসগুলো ফলো করুন আর মোবাইল এর খারাপ দিক গুলো স্মরনে রাখুন।লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  131. মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। মোবাইল ফোন আবিষ্কার করা হয়েছিলো দূরবর্তী মানুষের সাথে যাতে সহজেই যোগাযোগ করা যায়।তবে,এখন আধুনিক সময়ে মোবাইল ফোন অনেক আপডেট করা হয়েছে।এর মাধ্যমে আমরা সারা বিশ্বকে অতি সহজেই জানতে পারি।মোবাইল ফোনের অনেক ক্ষতিকর দিকও রয়েছে।এর সুফল আর কুফল মাথায় রেখে ব্যবহারের প্রতি সতর্ক হতে হবে।

    Reply
  132. আধুনিক বিশ্বের এক অনন্য আবিষ্কারের নাম মোবাইল ফোন।এটি আমাদের মুহূর্তেই সারা বিশ্বের সব রকমের খবরাখবর কে হাতের মুঠোয় এনে দিচ্ছে। মোবাইল ব্যবহারের ফলে আমরা যেমন সহজে অনেক কিছু শিখতে পারছি ঠিক এর অধিক ব্যবহার আমাদের জীবনে অনেক কুফল ও বয়ে নিয়ে আসে।তাই সবকিছুর সঠিক ব্যবহার জানা বুঝা অনেক জরুরি।

    Reply
  133. মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। এটি ছাড়া আমরা একদিন ও কল্পনা করতে পারি না । এটি আমাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। তবে আমাদের এর কুফলের দিকগুলো মাথায় রেখে সচেতনতার সাথে মোবাইল ব্যবহার করতে হবে।

    Reply
  134. মোবাইল ছাড়া এখন চলা যেমন অসম্ভব তার সাথে এর কুফলগুলোও সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করা অসম্ভব। তবে সচেতনতা ক্ষতি কিছুটা কমিয়ে আনতে পারে। এখন মানুষ ওয়াশরুমেও ফোন নিয়ে যেতে দ্বিধাবোধ করে না। এতে পাইসল্ এর মতো ভয়াবহ রোগের সৃষ্টি ও সংখ্যা বাড়ছে।🥺

    Reply
  135. আর্টিকেলটি বর্তমান সময়ের জন্য খুবই উপকারী এবং সময়োপযোগী। বর্তমানে সকলে মোবাইলের উপর অনেকটা নির্ভরশীল।মোবাইলের যেমন অনেক উপকার আছে তেমনি মোবাইলের মাধ্যমে অনেক অপকার হচ্ছে। মোবাইল যেমন সামাজিক, শিক্ষাজীবন, ব্যবসাসম্প্রসারণ, সামাজিকতা রক্ষা, বিনোদন, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক সুফল বয়ে আনছে ঠিক তেমনি এর অতিরিক্ত ব্যবহার মানসিক শারীরিক বিকাশে অনেক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহারে স্মৃতিশক্তি হ্রাস সহ নানাবিধ ক্ষতি হচ্ছে। তাই আমাদের সকলের উচিত মোবাইলের অতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে এর সঠিক ব্যবহার করা।

    Reply
  136. মোবাইল ফোন। অতি প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। অনেক উপকারী এই যন্ত্রটি একই সাথে আমাদের কত অপকারো করছে তা এই কন্টেন্টে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করি যারা পড়বে জানা অজানা অনেক তথ্য পেয়ে উপকৃত হবেন।

    Reply
  137. বর্তমান সময়ে মোবাইল মানুষের মৌলিক চাহিদা গুলোর অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় উপাদান হিসেবে দাঁড়িয়েছে।শুধুমাত্র কথা বলা বা যোগাযোগ করার কাজ ছাড়াও ঘড়ি , ক্যালেন্ডার, এ্যালার্ম, খবর, টেলিভিশন, এমনকি চাকরীর কাজও এখন মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব।
    সুবিধা গুলো ছাড়াও এখন মোবাইলের প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষনের কারনে অনেক ধরনের ক্ষতির সম্মুখ্হীনও হচ্ছি আমরা। বাচ্চাদের সামনে মোবাইলের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারনে তারাও বিকাশজনীত সমস্যায় পড়ছে।
    এই আর্টিকেলটিতে মোবাইলের সুবিধা অসুবিধা গুলো অত্যন্ত্য সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  138. মোবাইল ফোন বর্তমান বিশ্বে বহুল ব্যবহৃত একটি ডিভাইস যা গোটা পৃথিবীকে এনে দিয়েছে মানুষের হাতের মুঠোয়।যোগাযোগ, শিক্ষা, ব্যবসা-বানিজ্য, সামাজিকতা, কেনাকাটা, লেনদেন,বিনোদন ইত্যাদি অনেক প্রয়োজনে মোবাইল ফোন মানুষের নিত্যসঙ্গী।অনেক উপকারী এই যন্ত্রটি আমাদের অসচেতনতায় উপকারের সাথে সাথে অপকার ও করছে।আমাদের সকলের উচিত মোবাইলের অতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে এর সঠিক ব্যবহার করা।

    Reply
  139. মোবাইল ফোনে ব্যবহারের আওতায় এসেছে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ। মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য। মোবাইল ফোন ব্যবহারের যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতাও আছে। তাই আমাদের উচিত এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা। আসা করি ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যাবে। কারণ মানুষ হল অভ্যাসের দাস।
    এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো সুস্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এটি একটি সময়োপোযোগী পোস্ট।

    Reply
  140. বর্তমানে যুগে মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অবিচ্ছেদ্য অংশ দখল করে আছে।মোবাইল ফোন ব্যবহারের যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতাও আছে। তাই আমাদের উচিত এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা। বর্তমান মোবাইল ফোন ছাড়া ডিজাটাল যুগ অচল।ভালো আর মন্দের মধ্যে এগিয়ে যেতে হবে।কুফল ও সুফল মাতায় রেখে এর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

    Reply
  141. মোবাইল বর্তমান সময়ে বহুল জনপ্রিয় একটি ডিভাইস।এটি ব্যবহার করে মানুষ দিন এর সুবিধা সম্পর্কেই জানতে পারছে।কন্টেন্টটি পড়ে এর অপকারিতাগুলোও চোখের সামনে ভেসে আসলো।আর এর আবিষ্কারের ইতিহাস ও জানা গেলো আলহামদুলিল্লাহ।

    Reply
  142. বর্তমান সময়ে মোবাইল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে।এটি ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না ।মোবাইল ফোন থেকে আমরা এত বেশি উপকারিতা পাই যে এর দ্বারা ক্ষতির দিকটা আমরা ভুলেই যাই। এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এমন উপকারী একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  143. মোবাইল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হিসাবে পরিচিত। যোগাযোগ সহ আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সকল কাজের জন্য আমরা মোবাইল ফোনের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় মোবাইল ফোন ছাড়া আমরা এক মুহূর্তের জন্য ভাবতে পারিনা । মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকে সহজ করা সত্ত্বেও মোবাইল ফোনের অকল্যাণকর দিক রয়েছে ।

    Reply
  144. বর্তমানে মোবাইল ফোন যদিও আমাদের জীবনে অপরিহার্য অংশ হয়ে অবিশ্বাস্য পরিবর্তন ঘটিয়েছে। তারপরও আমরা এর কুফল কেউই এড়িয়ে চলতে পারি না। তাই উপকারিতা এবং অপকারীতা সম্পর্কে সঠিক ধারনা রেখে সঠিক ব্যবহার করা উচিত। তাহলে জীবনে যেমন উন্নতি সম্ভব, তেমনি জীবনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি গুলো ও কমানো সম্ভব।

    Reply
  145. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত জিনিস হলো মোবাইল ফোন। এই বর্তমান সময়ে মোবাইলকে আমরা ছোট বড় সবাই যেভাবে ব্যবহার করি তা দেখে মনে যে মোবাইল আমাদের এক অবিশ্বাস্য বন্ধু। কিন্তু এটা যে দিন দিন আমাদের কত সমস্যার কারন হয়ে দাড়িয়েছে, তা আমরা এক প্রকার ভুলেই গেছি।এই লেখাটি পড়ে মোবাইলের সুবিধা নেয়ার পাশাপাশি অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকার বিষয় টি খেয়াল রাখতে পারবো।এরকম একটা সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  146. আধুনিক প্রযুক্তির এক উন্নত আবিস্কার এই মোবাইল ফোন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটা ব্যবহারের যেমন সুফল রয়েছে তেমনি কুফলও রয়েছে । তাই ভালো মন্দ দিক বিবেচনায় সেভাবেই ব্যবহারে এগিয়ে যেতে হবে।

    Reply
  147. মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধা অনেক, যেমন সহজে যোগাযোগ করা, তথ্যের অ্যাক্সেস, বিনামূল্যে ম্যাসেজ ও অলাভজনক অ্যাপ্লিকেশন। তবে, এর ব্যবহারে অতিরিক্ত সময় অপচয়ের সম্ভাবনা রয়েছে, যা আমাদের কাজের উন্নতি বা নিজের সময় ব্যবহারে ব্যাঘাত করতে পারে। তাই সঠিক ব্যবহার ও সীমাবদ্ধ ব্যবহারের মধ্যে তার সম্পর্ক বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

    Reply
  148. ইতিহাসের দিকে তাকালে জানা যায় ডঃ মার্টিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেল প্রথম দূরের মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য ১৯৭৩ সালে সেলুলার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সর্বপ্রথম মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন। এই মোবাইল ফোনকে সেল ফোন, সেলুলার ফোন, হ্যান্ডফোন, মুঠোফোন নামেও ডাকা হয়, যার অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য ।
    মোবাইল ফোন প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে। বর্তমান সময়ে মোবাইল ছাড়া আমরা একদিনও কল্পনা করতে পারি না, জীবন যেন অচল প্রায় । দৈনন্দিন জীবনের জন্য মোবাইল আমাদের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে ।
    তবে প্রযুক্তির ব্যবহার সবসময় আশীর্বাদ বয়ে আনবে/হবে এমনটা ভাবা ঠিক নয়। এর অপব্যবহার বয়ে আনতে পারে মারাত্মক ধ্বংসাত্মক পরিণতি । লেখক তার এই আর্টিকেলটিতে মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল সম্পর্কে অনেক সহজ ও সাবলিল ভাবে খুবই চমৎকার আলোচনা করেছেন। যা জানার মাধ্যমে সকলেই মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল স্মরনে রেখে এটি ব্যবহারে সচেষ্ট থাকব। সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ এই লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
    • দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোন একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। যোগাযোগের অন্যতম একটা মাধ্যম হলো এই মোবাইল ফোন। কিন্তু এই মোবাইল ফোন ব্যবহারের কিছু সুফল এবং কুফল রয়েছে। উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক মোবাইল ফোনের সুফল এবং কুফল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছে। যা জানা টা সকলের জন্য জরুরি। সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

      Reply
  149. প্রযুক্তির বিস্ময়কর ও চমৎকার একটি আবিষ্কৃত যন্ত্র হচ্ছে মোবাইল। দূরের মানুষের সাথে যোগাযোগের এই যন্ত্রটি এখন পুরো বিশ্বকে নিয়ে এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। মানুষের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে মোবাইল। জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত মোবাইল ব্যবহারের কুফল ও সুফল উভয় দিক রয়েছে যা এই আর্টিকেলটিতে খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যারা অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারে আসক্ত, তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই উপকারী, কারণ এখান থেকে তারা মোবাইলের কুফল সম্পর্কে জেনে সচেতন হতে পারবেন।

    Reply
  150. আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে মোবাইল ফোন এক অবিচ্ছেদ্য অংশ! সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ-মুহূর্ত পর্যন্ত এটি আমাদের জীবনের সাথে ওতোপ্রোতভাবে মিশে আছে!
    উপরের আর্টিকেল-টিতে মোবাইল ব্যবহার সুফল এবং কুফল এর বিষয়-টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে তুলে ধরা হয়েছে।
    “মানুষ যেহেতু অভ্যাসের দাস”; তাই মোবাইল ব্যবহারের কুফল বিষয়-টি মাথায় রেখে মোবাইল ফোনের যথাযথ ব্যবহার করা উচিৎ। এতে করে বিভিন্ন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়িয়ে চলা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ 💗

    সময়োপোযী কনটেন্ট আমাদের সম্মুখে তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ💐।

    Reply
  151. বর্তমান সময়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের মোবাইল ফোন থাকা আবশ্যক। একটা মোবাইল ফোন সঙ্গে থাকলে সহজেই সবার সাথে যোগাযোগ করতে পারি, অপরিচিত কোন জায়গায় গিয়ে ম্যাপ দেখে মুহূর্তের মধ্যে তা খুঁজে বের করতে পারি। মোবাইলের মাধ্যমে আমরা দেশ-বিদেশের খবর জানতে পারি। বাহিরের দেশ থেকে মোবাইলের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন জিনিসপত্র প্রোডাকশন করতে পারি। মোবাইলের যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি অপকারিতা রয়েছে। এখন আমরা এতটায় ব্যস্ত হয়ে গিয়েছি বাচ্চাদের হাতে তুলে দিচ্ছি মোবাইল। যার ফলে বাচ্চারা মোবাইলের প্রতি বেশি আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। এতে করে তাদের মানসিক বৃদ্ধি বাঁধা প্রাপ্ত হচ্ছে। এ আর্টিকেলটিতে মোবাইলের উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে আরো বেশি ধারণা দেওয়া হয়েছে। এই কনটেন্টটি আমাদের সবার জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  152. প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর আবিষ্কার মোবাইল ফোন যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করেছে। মোবাইল ফোনে ব্যবহারের আওতায় এসেছে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ। কিন্তু আমরা জানি কি
    কে এই মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেছে, জানি না কিন্তু লেখক আমাদের জানিয়েছেন যে ডঃ মারটিন কুপার এবং ডঃ জন ফ্রান্সিস মিচেলকে প্রথম দূরে মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য ১৯৭৩ সালে এক অভিনব মেশিন আবিষ্কার করেন। এই মেশিনটির নাম টেলিফোন। মেশিনটির ওজন প্রায় ১ কেজি। সেই সময় মার্কিন আবিষ্কারক ডঃ মারটিন কুপার মোটোরোলা কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৩ সালে এই টেলিফোন নামক মেশিন টি জনপ্রিয়তা পায়।
    সেই টেলিফোন থেকেই আস্তে আস্তে মোবাইলে রুপান্তর হয়।মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য।মোবাইল আমরা এমন ভাবে ব্যাবহার করি যে মোবাইলের উপকার অপকার ভুলেই যায়। তাই তো লেখক আমাদের কথা চিন্তা করে এই উপকারী কন্টেন্ট লিখেছেন। যাতে উপকার অপকার উভয় উল্লেখ্য করেছেন। আর আমাদের বলেছেন :মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে এগিয়ে যান। দেখবেন ধীরে ধীরে অভ্যেস হয়ে যাবে। মানুষ হল অভ্যেসের দাস। তবে এক- দুবার প্র্যাকটিস করলে কোন কিছুই হবে না। বার বার এই অভ্যেসগুলো ফলো করুন আর মোবাইল এর খারাপ দিক গুলো স্মরনে রাখুন।
    লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য।
    আশা করি মোবাইল ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো জানার পরে প্রতিটি নাগরিক কুফল গুলো থেকে দূরে থাকারেই চেষ্টা করবেন।

    Reply
    • আমাদের এই প্রযুক্তির যুগে যেমন মোবাইলের মাধ্যমে ভালো কাজ করা যায়,তেমনি খারাপের দিকও রয়েছে। এতে যেমন ভালো দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। খারাপ দিকটাকে এড়িয়ে ভালো টাকে বেছে নিলে,, ফোনের মাধ্যমেই ভালো কিছু করা সম্ভব সেটা আমাদের উপর নির্ভর করে। ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বুঝয়ে বলার জন্য লেখককে

      Reply
  153. আমাদের এই যুগে মোবাইল ফোনের প্রয়োজনীয়তা বলে শেষ করা যাবে না। হোক সেটা খুব সাধারণ ঘড়ি দেখার ক্ষেত্রে বা শিক্ষাজীবনে কিংবা নিজের ব্যবসা প্রচারের ক্ষেত্রে। সেই হিসেবে ধরতে গেলে ছোট্ট এই ডিভাইসটির ক্ষতিকারক দিকও কিন্তু কম নয়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত এই মুঠোফোনটির ব্যবহার একদিকে যেমন কেড়ে নিতে পারে আপনার মূল্যবান সময়, অন্যদিকে, এর মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার হয়ে উঠতে পারে আপনার চোখের সমস্যা বা স্মৃতিশক্তি নষ্ট হবার কারণ। তাই একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সবার উচিত ছোট্ট এই ডিভাইসটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সর্তকতা অবলম্বন করা।
    আমি লেখককে ধন্যবাদ জানাবো এই জন্য যে তিনি এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এত সাবলিল ভাষায় আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  154. বর্তমান সময়ে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের দিক থেকে মোবাইল ফোন বা সেলফোনের গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা,অফিস আদালত ও নানাবিধ ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে এর সুফল ও কুফল দুটি রয়েছে।কুফলের দিকটি বিবেচনা করে মোবাইল ব্যবহারের সতর্কতা অবলম্বন করলে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সফল হব ইনশাল্লাহ। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর আর্টিকেল আমাদেরকে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  155. মোবাইল শব্দের অর্থ হলো ভ্রাম্যমান বা স্থানান্তরযোগ্য।মোবাইল ফোন ব্যবহারের আওতায় এসেছে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ।মোবাইল ফোন ব্যবহারের যেমন সুফল রয়েছে তেমন কুফলও রয়েছে।মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল গুলো আমাদের সকলের জানা উচিত।অবশ্যই আমাদের সুফল ও কুফল গুলো মাথায় রেখে কুফল গুলোকে এড়িয়ে সুফল ভোগ করতে হবে।এই আর্টিকেলে অনেক সুন্দর করে মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল সম্পর্কে লেখা হয়েছে যা আমাদের সকলের জানা উচিত। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ভাবে মোবাইল ফোনের সুফল ও কুফল তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  156. মোবাইল ফোন বা মুঠোফোন বর্তমানে খুব প্রয়োজনীয় একটি বস্তু যা ছাড়া আমরা আমাদের দিনের শুরুটা চিন্তা করতেই পারিনা। শিক্ষা থেকে শুরু করে অফিস আদালত, হসপিটাল, ট্র্যাভেল সবখানে এর ব্যবহার অনস্বীকার্য। তবে এটি ব্যবহারের যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে তেমনি অনেক অসুবিধা বা অপকারীতাও রয়েছে। মোবাইল ফোন ব্যবহারের অপকারীতা গুলো জেনে এর থেকে যতটা সম্ভব আমরা দূরে থাকবো আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য। ধন্যবাদ লেখকের অতি প্রয়োজনীয় একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য

    Reply
  157. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল হলো একটি অপরিহার্য অংশ। বর্তমান সময়ে মোবাইল ছাড়া আমরা এক দিন ও কল্পনা করতে পারি না। এটি আমাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। আবার এর কিছু কুফলও আছে, এজন্য মোবাইল ব্যবহারের সুফল কুফল উভয়দিক গুলো মাথায় রেখেই সচেতনভাবে আমাদের মোবাইল ব্যবহার করা উচিত।

    Reply
  158. এই পোস্টটিতে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ব্যবহারের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল আমাদের কি কি কাজে লাগে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করার কারণে আমাদের কি কি ক্ষতি হতে পারে সে সম্পর্কে বলা হয়েছে।যেহেতু আমরা প্রত্যেকেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এই পোস্টটি পড়া আমাদের প্রত্যেকের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply

Leave a Comment