এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।
বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।
বিদেশে অধ্যয়নের জন্য ন্যূনতম CGPA এর প্রয়োজনীয়তা বোঝা
বিদেশে অধ্যয়ন একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হতে পারে যা শিক্ষার্থীদের নতুন সংস্কৃতি এবং দৃষ্টিভঙ্গি অন্বেষণ করার সুযোগ দেয়। বিদেশে অধ্যয়নের জন্য আবেদন করার সময়, শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ন্যূনতম CGPA এর প্রয়োজনীয়তাগুলি বুঝতে হবে।
সাধারণত, CGPA-এর থ্রেশহোল্ড পরিবর্তিত হয়, কিন্তু একটি আদর্শ বেঞ্চমার্ক হচ্ছে 4.0 স্কেলে 3.0 । এর মানে হল যে একজন শিক্ষার্থীকে আদর্শভাবে 3.0 বা তার বেশি জিপিএ বজায় রাখা উচিত যাতে সে বিদেশের বেশিরভাগ বিষয় অধ্যয়নের সুযোগের জন্য যোগ্য হয়। যাইহোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে কিছু প্রোগ্রাম কম সিজিপিএ গ্রহণ করে এবং কিছু ক্ষেত্রে, যা 2.0 এর মতো কম।
CGPA এর প্রয়োজনীয়তাগুলি প্রোগ্রামের স্তর, বিষয় এবং অবস্থানের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বিজ্ঞান বা প্রকৌশল বিষয়ের জন্য , অন্য বিষয়ের তুলনায় সাধারণত উচ্চতর CGPA প্রয়োজন।
অবশেষে, কিছু দেশ বা আঞ্চলিক প্রোগ্রামের জন্য অন্য প্রোগ্রামের তুলনায় উচ্চতর CGPA প্রয়োজন হতে পারে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি আপনাকে অনুসরণ করতে হবে:
- আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। আপনি কোন দেশে এবং কোন বিষয়ে পড়াশোনা করতে চান তা নির্ধারণ করুন। এটি আপনাকে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকে কেন্দ্রীভূত করতে সহায়তা করবে।
- বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সিজিপিএ নিয়ম জানুন। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় কম সিজিপিএ দিয়েও ভর্তি হতে দেয়। তবে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সিজিপিএ নিয়ম থাকে। তাই নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিজিপিএ নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন।
- আপনার সিজিপিএ কম থাকলে, আপনার অন্যান্য অভিজ্ঞতার উপর জোর দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কোনও গবেষণা প্রকল্পে কাজ করেছেন, কোনও সংস্থায় কাজ করেছেন, বা কোনও স্বেচ্ছাসেবক কাজ করেছেন তবে এটি আপনার আবেদনকে শক্তিশালী করতে পারে।
- আপনার যোগ্যতা মূল্যায়ন করুন। আপনার সিজিপিএ ছাড়াও, আপনার আবেদনে আপনার অন্যান্য যোগ্যতাগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন, যেমন আপনার GRI/IELTS স্কোর, আপনার প্রয়োজনীয় কোর্সের বিষয়বস্তু, আপনার গবেষণা অভিজ্ঞতা, এবং আপনার নেতৃত্বের দক্ষতা।
- আপনার আবেদন প্রক্রিয়াটি শুরু করুন। আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করুন এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন জমা দিন।
- আপনার আবেদনপত্রে আপনার ব্যক্তিত্ব এবং আগ্রহের প্রতিফলন ঘটানো গুরুত্বপূর্ণ। আপনার আবেদনে আপনার পড়াশোনায় কেন আপনি আগ্রহী তা ব্যাখ্যা করুন এবং আপনার ভবিষ্যতের লক্ষ্যগুলি কী তা উল্লেখ করুন।
- আপনার আবেদনকে শক্তিশালী করুন। আপনার আবেদনটিকে শক্তিশালী করতে আপনার ব্যক্তিগত বিবৃতি, রিকমেন্ডেশন লেটার, এবং অন্যান্য সমর্থনকারী Certificate গুলিতে গুরুত্ব দিন।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কম সিজিপিএ নিয়ে উচ্চ শিক্ষা নেওয়া যায়?
বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় খুজে পাবেন। যে গুলো থেকে পড়াশোনা করার জন্য আপনার কম সিজিপিএ থাকলেও কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা।যেমন:
- যুক্তরাজ্য
- কানাডা
- অস্ট্রেলিয়া
- নিউজিল্যান্ড
- মালয়েশিয়া
- ইতালি
- স্পেন
- থাইল্যান্ড
- ভারত
- শ্রীলঙ্কা
এই দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কম সিজিপিএ দিয়ে ভর্তি হতে হলে আপনাকে আপনার অন্যান্য যোগ্যতা যাচাই করে দেখা হবে। তাই আপনার অন্যান্য যোগ্যতা ভালো করার জন্য চেষ্টা করুন।
আর এবার আমি আপনাকে একটি তালিকা প্রদান করবো। যে তালিকা তে আপনি বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর নাম দেখতে পারবেন। যেখানে আপনি কম সিজিপিএ এর মাধ্যমেও ভর্তি হতে পারবেন। আর সেগুলো হলো,
যুক্তরাজ্য:
আমাদের মধ্যে এমন অনেক শিক্ষার্থী আছেন। যাদের সিজিপিএ কম কিন্তু তাদের স্বপ্ন যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা করবে।তো তাদের উদ্দেশ্যে বলবো যে, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে কম সিজিপিএ দিয়েও ভর্তি হতে দেয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে কিছু হলো:
- University of Teesside
- University of East London
- University of Sunderland
- University of Essex
- University of Lincoln
- University of Bedfordshire
- University of Westminister
- University of Northumbria
- University of Greenwich
- University of East Anglia
- University of Bolton
- Open University
কানাডা:
কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে কিছু যেগুলি কম সিজিপিএ দিয়েও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ভর্তি করতে অনুমতি দেয় তা হলো:
- York University
- Thompson Rivers University
- Mount Royal University
- Simon Fraser University
- Athabasca University
- University of Toronto
- Ryerson University
- University of British Columbia
- University of Alberta
- University of Victoria
- Caoilano University
- University of Waterloo
- University of Manitoba
- McMaster University
অস্ট্রেলিয়া:
অস্ট্রেলিয়াও উচ্চশিক্ষার জন্য জনপ্রিয় একটি দেশ, এবং কম সিজিপিএ দিয়েও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একজন ছাত্র-ছাত্রীকে ভর্তি করতে অনুমতি দেয়। তাদের মধ্যে কিছু বিশেষভাবে পরিচিত হলো:
- University of Southern Queensland
- Federation University
- Charles Darwin University
- University of Sunshine Coast
- University of New England
- University of Canberra
- James Cook University
- University of Tasmania
- University of South Australia
- Edith Cowan University
এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রত্যেকেরই কম সিজিপিএ সহ শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য নিজস্ব নীতি রয়েছে। নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির যোগ্যতা সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট দেখুন।
এছাড়াও আরও University রয়েছে যেমনঃ
ইতালি:
- Sapienza University of Rome
- Polytechnic University of Milan
- University of Florence
স্পেন:
- University of Madrid
- University of Barcelona
- University of Valencia
নিউজিল্যান্ড:
- Auckland University
- University of Otago
- University of Canterbury
কম সিজিপিএ নিয়ে কি জার্মানিতে পড়া যায়?
হ্যাঁ, অবশ্যই! যদি আপনার কম সিজিপিএ থাকে। তাহলেও আপনি জার্মানিতে উচ্চ শিক্ষা নিতে পারবেন কোনো প্রকার সমস্যা ছাড়াই ।
তবে এই বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কম সিজিপিএ দিয়ে ভর্তি হতে পারলেও। আপনাকে তাদের দেওয়া বেশ কিছু শর্ত মানতে হবে। আর যখন আপনি তাদের শর্ত গুলো মানতে পারবেন। তখন আপনি তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- যদি আপনার সিজিপএ কম থাকে, তাহলেও তবে সিজিপিএ কম থাকার কারণে আপনাকে অন্যান্য যোগ্যতা গুলোর দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
- কিন্তুু আপনি যদি জানতে চান যে, কি কি শর্ত মানতে হবে। তাহলে এই বিষয়টি নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কেননা, বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্ষেত্রে আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম প্রদান করা হবে।
- তাই যখন আপনি নির্দিষ্ট একটি দেশের নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইবেন। তখন আপনাকে সেই বিশ্ববিদ্যালয় এর অনলাইন পোর্টাল থেকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে।
এছাড়াও যদি আপনার সিজিপিএ কম থাকে আর আপনি যদি স্কলারশিপ এর জন্য আবেদন করতে চান। তাহলে আপনি জার্মানির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
উপসংহার
আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। আপনার আবেদনপত্রকে শক্তিশালী করার জন্য উপরে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার সুযোগগুলি উন্নত করতে পারেন।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটা অসম্ভয় নয়।যাদের উচ্চশিক্ষা নেওয়া ইচ্ছে আছে, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হব।আমাদের মধ্যে একটা সাধারণ বিশ্বাস যে, একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।অবশ্যই উপরেল্লেখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণের মাধ্যমে আপনিও বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই কন্টেন্ট টি আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।
কম সিজিপিএ থাকলে বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা যায় না।এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস। অনেকের মত আমারও এই ধারণা ছিল।আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানা গেল যে,যদি গ্রেড কমে যায়, তাহলেও বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।
আজকের এই আর্টিকেলে কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়ার জন্য অনেকগুলো পদক্ষেপ বর্ণিত হয়েছে।তাই যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চায়,কিন্তু সিজিপিএ কম,তাদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হবে।ধন্যবাদ রাইটারকে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।
আমরা অনেকেই মনে করি যে, সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে কিন্তু সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়। আমরা যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
“বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়”অনেকের মতো এটি আমারও ধারণা ছিল। তবে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানা গেলো কম সিজিপিএ নিয়েও উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করা যায়,যদি আপনার মধ্যে পড়াশোনার পাশাপাশি আরও কিছু extra curriculum activities থাকে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন অনেকেরই শেষ হয়ে যায়।তবে এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট টিতে বর্নিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে অনেকই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য।
কম সিজিপিএ থাকলে বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা যায় না।এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস। অনেকের মত আমারও এই ধারণা ছিল।আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানা গেল যে,যদি গ্রেড কমে যায়, তাহলেও বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়। অবশ্যই উপরেল্লেখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণের মাধ্যমে আপনিও বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ পাবেন। এই কন্টেন্ট টি আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।
আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট টিতে বর্নিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে অনেকই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য।
আমাদের অনেকেরই ধারনা যে, “বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়” সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।আমাদের মধ্যে একটা সাধারণ বিশ্বাস যে, কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়। আমরা যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব।প্রয়োজন শুধু ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য।
আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব।প্রয়োজন শুধু ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা।
আমরা অনেকেই এটাই জানি যে কম গ্রেডে বিদেশে শিক্ষা অর্জনের সুযোগ নেই। এই কন্টেন্টির মাধ্যমে জানতে পারলাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। এটি আসলেই বড় একটি সম্ভাবনা তৈরি করে অনেক শিক্ষার্থীদের জন্য।
লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখে এই বিষয় সম্পর্কে আমাদের সার্বিকভবে অবগত করার জন্য।
একটি সাধারণ বিশ্বাস যে, একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে, একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা,তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
আসসালামু আলাইকুম অসাধারণ একটি কন্টেন্ট অল্প সিজিপি নিয়েও যে বিদেশে পড়াশোনা করা যায় আমারও জানা ছিল না এই কন্টেনের মাধ্যমে জানলাম বর্তমান প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী একটা কন্টেন তবে শিক্ষার্থীদের উচিত মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করো যেন তাদেরকে সি জি পি এ বেশি থাকে তবে অল্প সি জি পিএ নিও মন খারাপ করার কিছু নেই ইচ্ছা শক্তি ও চেষ্টা থাকলে বিদেশ উচ্চ শিক্ষা লাভ করা সম্ভব ধন্যবাদ রাইটার কে
আমরা অনেকেই এটাই জানি যে কম গ্রেডে বিদেশে শিক্ষা অর্জনের সুযোগ নেই। এই কন্টেন্টির মাধ্যমে জানতে পারলাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। এটি আসলেই বড় একটি সম্ভাবনা তৈরি করে অনেক শিক্ষার্থীদের জন্য।বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক তথ্যবহুল। এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
Reply
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আলহামদুলিল্লাহ। অনেকেই কম সিজিপি পেয়ে হতাশ হয়ে যায় এবং বিদেশ যেয়ে পড়াশোনার আশা ছেড়ে দেয়। তাদের অনুপ্রেরণা যোগাতে এই কন্টেন্টটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে ইন শা আল্লাহ্।
অতান্ত সময় উপযোগী একটি লেখনী । এখন প্রায়ই দেখা যায় বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী সবাই, অনেকে তার পছন্দনীয় দেশে জীবন অতিবাহিতও করতে চান । সে ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাড়ায় উচ্চ সিজিপিএ । কিন্তু এই লেখনী টা পড়লে যাদের সিজিপিএ কম তারা অনেক আইডিয়া পাবে আর নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে ।
সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না এই ধারণাটি ভুল। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।
তাই যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চান,কিন্তু সিজিপিএ কম, তারা এই আর্টিকেলটির পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করতে পারেন।
বিদেশে পড়তে যেতে চাওয়া। অসংখ্য ছাত্রদের মনের অনেক প্রশ্ন থাকে। যা তারা সঠিকভাবে জানতে পারেনা। আজকের পোস্টটি ওইসব ছাত্রদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। যাবা কিনা বিদেশে পড়তে যেতে চায়। কিন্তু সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে সামনে এগিয়ে যেতে পারছে না। এ পোস্টটি পড়লে তারা জানতে পারবে। কম সিজিপিএ হলেও বিদেশে যাওয়া যায়। অসম্ভব কিছু নয়। এবং কি কি পদক্ষেপ অনুসরণ করলে তারা সফল হবে। সেই সব দিকনির্দেশনা রয়েছে এই পোস্টে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এইরকম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য।
একটি সাধারণ বিশ্বাস যে, একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে, একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। আমাদের অনেকেরই ধারনা যে, “বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়” সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।আমাদের মধ্যে একটা সাধারণ বিশ্বাস যে, কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়। আমরা যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে। আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব।প্রয়োজন শুধু ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা।
সবাই মনে করে,কম সিজিপিএ বিদেশে পড়ালেখার পথে একটি বাধা।আমি নিজেও আগে এটাই ভাবতাম।তবে এ ধারণাটি সত্য নয়। বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে।খুবই হেল্পফুল কনটেন্ট ।
বিদেশে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন আমাদের অনেকের থাকে। কিন্তু যেকোন অনাকাঙ্খিত কারণে আমাদের সিজিপিএ কম হলে আমরা হতাশ হয়ে যায়। কিন্তু কম সিজিপিএ নিয়ে ও যে বিদেশে নামদামি প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে জানা সম্ভব। তাই যারা উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক উপকার হবে বলে আমি মনে করি।
অনেকের মত আমিও ভাবতাম কম সিজিপিএ মানি বিদেশে গিয়ে পড়ালেখা করা যাবেনা। আজকে প্রথম আমি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক সম্পর্কে জানলাম । লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য। বর্তমান যুগে হাজার হাজার তরুণ তরুণীদের স্বপ্ন বিদেশে গিয়ে পড়ালেখা করা কিন্তু সিজিপিএ কম হওয়ার জন্য অনেকে সে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। এই তরুণ-তরুণীরা নিজেদের লক্ষ্য পৌঁছাতে না পেরে অকালে ঝরে যায়। কম সিজিপিএ নিয়েও বাহিরের ভালো কলেজে পড়ার সুযোগ পাওয়া যায় এই কন্টেনের মাধ্যমে জানতে পারলাম। লেখক কে অনেক ধন্যবাদগুরুত্বপূর্ণ টপিক শেয়ার করার জন্য।
শিক্ষানুরাগি প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর মনে এই ধারনা বদ্ধমুল যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা সম্ভব নয়। কিন্তু আজকের এই কন্টেন্টটি আমাদের এই ধারণাকে ভুল প্রমাণিত করল।বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় খুজে পাবেন। যে গুলো থেকে পড়াশোনা করার জন্য আপনার কম সিজিপিএ থাকলেও কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা।কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিক ভাবে আবেদন কারীদের মূল্যায়ন করে। সুতরাং যারা উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে চান তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটি অত্যন্ত কার্যকরি হবে বলে আমি মনে করি।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। কন্টেন্ট টি অনেক সুন্দর হয়েছে এবং এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।লেখকে ধন্যবাদ।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর লিখেছেন, এই কন্টেন্ট টি আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশ উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে,তবে এটি অসম্ভব নয়।আজকের এই আর্টিকেল টিতে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাওয়ার জন্য অনেক গুলো পদক্ষেপ বর্ণিত হয়েছে যার দ্বারা এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে যাদের সিজিপিএ কম কিন্তু উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে আগ্রহী তারা অনেক উপকৃত হবে।ধন্যবাদ লেখক কে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আর্টিকেল টি উপস্থাপন করার জন্য।
প্রথমেই বলতে চাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং হেল্পফুল একটি আর্টিকেল। বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচ্য বিষয় উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ পড়তে যাওয়া সম্পর্কে কিন্তু অনেকেরই ধারণা নেই যে কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব। অনেকেই আছে যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চায় কিন্তু তারা তাদের সিজিপিএ কম এই বিষয়টি নিয়ে খুবই চিন্তিত তাদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ রাইটারকে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সম্পর্কে মানুষকে ধারণা দেওয়ার জন্য।
সবার মতো আমিও ভাবতাম যে কম সিজিপিএ থাকলে বিদেশে পড়ালেখা করা যায় না।তাই তো কন্টেন্টির হেডিং দেখে আমি চমকে গিয়েছিলাম।কিন্তু কন্টেন্টি পরে আমার ভুল ধারণা ভেঙে গিয়েছে।এখন জানলাম যে সিজিপিএ শুধু ফ্যাক্টর নয়,তার সাথে এক্সট্রা কো-কারিকুলার এক্টিভিটিসেও দক্ষতা প্রয়োজন। কন্টেন্টি পরে যাদের সিজিপিএ কম তাদের অনেক কাজে আসবে।তারা তাদের স্বপ্নের দিকে আবার এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা পাবে।ধন্যবাদ কন্টেন্টির পোস্টদাতা কে।
মা শা আল্লাহ! অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। আমরা সাধারণত সবাই মনে করি, কম সিজিপিএ পেলেই বিদেশে পড়াশুনার সুযোগ হারিয়ে ফেলবো। আসলে কম সিজিপিএ পেয়েও বিদেশে পড়াশুনা করা যায়, যা আমরা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দরভাবে জানতে পারলাম। লেখক খুবই সাবলীলভাবে সকল তথ্য উপস্থাপন করেছেন। সকলে এই লেখনীটি পাঠ করে উপকৃত হবে আশা করছি।
This article can be a path finder to those who were dreaming to go to abroad for their higher study but was afraid of their low CGPA.
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম সিজিপিএ বিদেশে অধ্যায়নের পথে বাধা হিসেবে কাজ করে। আমরা অনেকেই জানতে চাই যে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেয়া সম্ভব কিনা। আমাদের সকলের জন্য আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল। ধন্যবাদ রাইটারকে এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য
“উচ্চ শিক্ষার জন্য বেশী সিজিপি এর প্রয়োজন নাই!!” এই বিষয়টি আমি জানতাম না।সিজিপিএ কম কিন্তু যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চায়,তাদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হবে।ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।
আমরা অনেকেই মনে করে থাকি যে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য সিজিপিএ বেশি হওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আসলে তা সঠিক নয়। সিজিপিএ কম থাকলেও যে বিদেশে পড়তে যাওয়া সম্ভব তা এই আর্টিকেলটি সুন্দর করে তুলে
ধরেছে। ধন্যবাদ রাইটারকে এমন একটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে লিখার জন্য।
যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চায়,তাদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হবে।ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।
উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ গমন সকল ছাত্রদের কাছে একটা সপ্ন। অনেকের ধারণা যে খারাপ রেজাল্ট বা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশ গমন সম্ভব নয়। ভালো একজন ছাত্রের সিজিপিএ যেকোন কারনে কম হতেই পারে এই দিক বিবেচনা করে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কম সিজিপিএ প্রাপ্ত ছাত্রদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ প্রদান করে থাকে। সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে অনেকের এই সপ্নটা অধরাই থেকে যায়। এই পোস্টটি ওইসকল ছাত্রদের জন্য খুবই উপকারী।
আলহামদুলিল্লাহ উপরিউক্ত কনটেন্ট থেকে এটা বুঝতে পারলাম যে কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ । যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবে তাদের জন্য কনটেন্ট টি খুবই উপকারী এবং হেল্পফুল। ধন্যবাদ রাইটার কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
আমাদের অনেকেরই ধারণা কম সিজিপিএ মানে আমরা আর বিদেশে পড়াশোনা করতে পারবো না, আমাদের স্বপ্ন শেষ। কিন্তু আমাদের এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে অনেক দেশে পড়াশোনা করতে পারি। তাই আমাদের যাদের সিজিপিএ কম তারা ভেঙে না পড়ে যে দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়ে কম সিজিপিএ নিয়ে পড়াশোনা করা যায় সেই গুলোতে আবেদন করা। তাহলে আমরাও কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশোনা করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। আর সত্যি আজকের এই কনটেন্টটি আমাদের যাদের সিজিপিএ কম কিন্তু স্বপ্ন বিদেশে পড়াশোনা করার তাদের জন্য সত্যিই খুব উপকারী। লেখককে অসংখ্য জাজাকাল্লাহ খাইরান এতো সুন্দর কনটেন্টটি পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
উচ্চশিক্ষার জন্য সিজিপিএ বেশি থাকতে হবে এমন টা নয়, কম সিজিপিএ দিয়েও উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা যাবে, তা এ আর্টিকেল পড়ে জানতে পারলাম।যারা উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছে কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য আজকের এ আর্টিকেল টি গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ রাইটার কে এ অসাধারণ কন্টেন্ট টি তুলে ধরার জন্য।
কম সিজিপিএ থাকলেও বিদেশে উচ্চশিক্ষা পাওয়া সম্ভব। একাগ্রতার সাথে নির্ধারিত উদ্দেশ্যে নিয়ে উপরোক্ত পদক্ষেপ গুলো ফলো করলে যেকারো পক্ষে বিদেশী উচ্চ শিক্ষা লাভ করা সম্ভব। এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য খুব উপকৃত হবে যারা জানতে চায় কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা।
রাইটারকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লিখার জন্য 😊✨
সত্যি কথা বলতে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিয়ে আমাদের অনেকের মনে কিছু ভ্রান্ত ধারনা আছে। তার মধ্যে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেয়া যায় না একটি, কিন্তু এটি যে একটি ভুল ধারণা তা আমরা এই আর্টিকেলটি পড়েই বুঝতে পারছি। আমি মনে করি বিদেশে যারা উচ্চশিক্ষা অর্জনের উদ্দেশ্যে গমন করতে চাচ্ছেন কিন্তু কম সিজিপিএ নিয়ে হতাশায় আছেন তারা একবার হলেও এই আর্টিকেল টি পড়ে দেখবেন। আপনার সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
অনেকেরই ছোটকাল থেকেই ইচ্ছে থাকে বিদেশ গিয়ে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবে। কিন্তু বিদেশে গিয়ে কিভাবে পড়ালেখা করতে হবে তার পরিপূর্ণ ধারণা থাকে না। এমনকি বিদেশে যাওয়ার জন্য কিছু দক্ষতার প্রয়োজন হয়। তারমধ্যে সিজিপিএ অন্যতম। আমাদের ধারণা সিজিপিএ কম হলে আমরা উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে পারবো না। রাইটার এ আর্টিকেলটিতে আমাদের সেই ধারণাকে বদলে দিয়েছে। তাই কেউ যদি বিদেশ গিয়ে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে চায় তার উচিত অন্তত একবার হলেও এই আর্টিকেলটি পড়ে দেখা তাহলে তার ভ্রান্তি ধারণাগুলো মুছে যাবে। এমনকি তার কাজকে সহজ করে দিবে এই পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে। ধন্যবাদ রাইটারকে এত সুন্দর একটি আর্টিকেল দেয়ার জন্য।
খুবই খুবই উপকারী এবং যুগোপযোগী একটি আর্টিকেল। বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য কম সিজিপিএ যে অন্তরায় নয় এই ভুল ধারণা থেকে স্পষ্ট ধারণা পেতে এই আর্টিকেল টি সকলের পড়া উচিত। সেই সাথে কোন কোন ভার্সিটিতে কম সিজিপিএ নিয়ে আবেদন করা যাবে সেটাও সহজে জানা যায়। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর লেখনীর জন্য।
আমাদের ধারনা বিদেশে পড়ালেখা করতে হলে অনেক ভাল CGPA থাকতে হবে তা না হলে বিদেশে পড়তে যাওয়া সম্ভব নয় । বিষয়টি এমন নয় । CGPA এর প্রয়োজনীয়তাগুলি প্রোগ্রামের স্তর, বিষয় এবং অবস্থানের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বিজ্ঞান বা প্রকৌশল বিষয়ের জন্য , অন্য বিষয়ের তুলনায় সাধারণত উচ্চতর CGPA প্রয়োজন। কিছু দেশ বা আঞ্চলিক প্রোগ্রামের জন্য অন্য প্রোগ্রামের তুলনায় উচ্চতর CGPA প্রয়োজন হতে পারে।তবে অসংখ্য ইউনিভার্সিটি আছে যেখানে CGPA ব্যাপার না পাশাপাশি IELTS এবং অন্যান্য যোগ্যতার প্রয়োজন হয় ।
যারা বিদেশে পড়তে যেতে ইচ্ছুক কিন্তু CGPA নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য কন্টেন্ট টি ভীষণ উপকারে আসবে । ধন্যবাদ
আস্সালামু আলাইকুম।
আমাদের মধ্যে অনেকের বিদেশ থেকে উচ্চশিক্ষা লাভ করার স্বপ্ন থাকে। কম সিজিপিএ অনেকের ঐ স্বপ্ন পূরণের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।
কিন্তু কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করার সুযোগ লাভ করা যায়।যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করতে চান তাদের জন্য লেখকের এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারী হবে।তারা নতুন উদ্যোমে তাদের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে পারবে।
সত্যি কথা বলতে অভিভাবক রা তাদের সন্তান দের কম সিজিপিএ নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তায় থাকে কিভাবে ভালো প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা করাবে। কম সিজিপিএ নিয়ে ও যে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা করা যায় এই কন্টেন্ট অনেকের ভুল ধারনা পাল্টে দিবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ যুগোপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট টি উপহার দেওয়ার জন্য।
আমাদের সবারই স্বপ্ন থাকে বিদেশে গিয়ে উচ্চশিক্ষাই শিক্ষিত হওয়া। কিন্তু অনেক সময় কম সিজিপিএর কারণে আমরা অনেক সময় হতাশ হয়ে পড়ি। এই হতাশা থেকে আমরা বুঝতে পারিনা কি করব কুথায় যাবো কার কাছ থেকে পরামর্শ নিব।এই আরটিকেলটি এই সময়ের জন্য অনেক উপকারী একটি লেখা যার মাধ্যমে হাজার হাজার শিক্ষার্থী অনেক উপকৃত হবে এবং কম সিজিপিএ নিয়েও যে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করা যায় তার একটা পূর্ণাংগ ধারণা পাবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়।উচ্চ শিক্ষার জন্য বেশী সিজিপি এর প্রয়োজন এতদিন আমি এটাই জানতাম। আপনার আর্টিকেলটা পড়ে আমি বুঝতে পেরেছি কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষার করা যায় ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আমরা অনেকেই, বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করছি।
এই লেখনীর মাধ্যমে অনেকের ভ্রান্ত ধারণা কেটে যাবে আশা রাখি। এই একটা লেখনী হয়তো অনেকের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গঠনে সাহায্য করবে; কারন
এই লেখনীতে বিভিন্ন দেশ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে দারুন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
সুতরাং আর নয় ভয়!
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটা অসম্ভয় নয়।
ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। এটি একটি বাস্তব ঘটনা। অনেক ভালো স্টুডেন্ট আছে, যারা পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারনে একাডেমিক পারফরম্যান্স ভালো করতে পারেনা। কিন্তু স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে থাকলে হয়তোবা সে আরো ভালো করতে পারতো। তাই তাদের বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে যায়। কারন এই টপিক সামনে আসলে একটি কথাই তাদের পথ আটকে দেয়, তোমার CGPA তো ভালো নয়। আশা করছি সেইসব স্টুডেন্টদের জন্য আজকের এই আর্টিক্যালটি আশার আলো দেখাবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশি উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করা যায় তাই এই কনটেন্টটির মূল প্রতিপাদ্য। আমাদের অনেকের বদ্ধমূল ধারণা যে, শুধুমাত্র সিজিপিএ থাকলেই উচ্চশিক্ষার পথ মসৃণ হয়। কিন্তু কম সিজিপিএ থাকা সত্ত্বেও অন্যান্য এক্টিভিটির মাধ্যমে বা দক্ষতার মাধ্যমে খুব সহজে বিদেশি উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করা যায়। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য যোগ্যতা দিয়ে আবেদনকে শক্তিশালী করতে হবে।
আগে ভাবতাম বিদেশে অধ্যয়নের জন্য জিপিএ হাই থাকা লাগে।কিন্তু আজকের কন্টেন পড়ে সঠিকটা বুঝতে পেরেছি।আসলেই মানুষকে স্কিলফুল হতে হয়।সিজিপিএ কম হলে বিদেশে অধ্যয়নের সুযোগ পাওয়া কঠিন কিন্তু অসম্ভব তো নয়,স্কিল থাকলে কম সিজিপিএ নিয়েও সুযোগ পাওয়া যায়
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে।
তবে এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট টিতে বর্নিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে অনেকই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। অনেকেই কম সিজিপি পেয়ে হতাশ হয়ে যায়, এবং বিদেশ গিয়ে পড়াশোনার আশা ছেড়ে দেয়। তাদের অনুপ্রেরণা যোগাতে এই কন্টেন্টটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।
বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে |আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে আমাদের অনেকের ভ্রান্ত ধারণা আছে। এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। আগে ভাবতাম বিদেশে অধ্যয়নের জন্য জিপিএ হাই থাকা লাগে।কিন্তু আজকের কন্টেন পড়ে সঠিকটা বুঝতে পেরেছি।আসলেই মানুষকে স্কিলফুল হতে হয়।সিজিপিএ কম হলে বিদেশে অধ্যয়নের সুযোগ পাওয়া কঠিন কিন্তু অসম্ভব তো নয়,স্কিল থাকলে কম সিজিপিএ নিয়েও সুযোগ পাওয়া যায়। উচ্চ শিক্ষার জন্য বেশী সিজিপি এর প্রয়োজন এতদিন আমি এটাই জানতাম। আপনার আর্টিকেলটা পড়ে আমি বুঝতে পেরেছি কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষার করা যায় ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
সত্যি আমি আগে CGPA কি সেটাই বুঝতাম না। CGPA সম্পর্কে অনেক ধারণা পেলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের সবার মধ্যে কম বেশি একটা ধারণা প্রচলিত আছে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়তে যাওয়া যায় না । ধারনাটা পুরোপুরি সঠিক নয়। একাডেমিক পারফরম্যান্স গুলি অস্থায়ী হতে পারে কিন্তু একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিতে আগ্রহী তাদের জন্য কন্টেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে কম সিজিপি বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে বাধা হিসেবে কাজ করে। অনেক মেধাবী ছাত্রের কোন কারণে হয়তো সিজিপি কম হয়, কিন্তু তার স্বপ্ন বিদেশে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করবে। শুধুমাত্র কম সিজিপি এর কারণে তার স্বপ্নে ব্যাঘাত ঘটে, এটা না জানার কারণে যে কম সিজিপি দিয়েও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ রয়েছে। বিদেশে কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা শুধুমাত্র সিজিপি নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। যাদের মনে এ ধরনের কোন সংশয় থাকে তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হবে । ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী বিষয় নিয়ে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। এ আর্টিকলটি পড়ে হয়তো অনেকের স্বপ্ন সফল হবে এবং তাদের জীবনের মোড় ঘুরে যাবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। স্কিল থাকলে কম সিজিপিএ নিয়েও সুযোগ পাওয়া যায়।
যাদের কম সিজিপিএ কিন্তু বিদেশে পড়তে আগ্রহী তাদের জন্য অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ রাইটারকে এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়”অনেকের মতো এটি আমারও ধারণা ছিল।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন অনেকেরই শেষ হয়ে যায়।তবে এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট টিতে বর্নিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে অনেকই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য
“কম সিজিপিএ বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে একটি বড় বাধা” এমন ধারনা আমাদের স্বপ্ন পূরণের মাঝে চিন্তার বিষয় হয়ে আসতো। কিন্তু এটি যে মোটেও অসম্ভব কিছু না তা আমরা উপরোক্ত কনটেন্ট থেকে বুঝতে পারি। কনটেন্টে উপস্থিত কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করলে একজন উচ্চশিক্ষা প্রত্যাশী সত্যি অনেক উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের কাছে তুলে ধরার জন্য।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। আমারও অনেক কনফিউশন ছিল এই আর্টিকেলটি পরে অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে। ধন্যবাদ লেখক কে সময় উপযোগী এত সুন্দর আর্টিকেল লেখার জন্য।
আমাদের দেশে কম সিজিপিএ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়া তো একটা দুঃস্বপ্নের মত। এদেশে কম সিজিপিএ নিয়ে কেউ ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনা।কিন্তু আবার এই কম সিজিপিএ নিয়ে বাইরের দেশে কেউ ভর্তি হতে চাইলে অনায়াসে কেউ ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবে, আর এর জন্য উপযুক্ত সাপোর্ট থাকলেই চলবে। যারা কম সিজিপিএ পেয়ে মন খারাপ করে বসে থাকে তাদের জন্য এটি একটি সুসংবাদ।
আমরা অনেকেই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন দেখি। কিন্তু সিজিপিএ কম থাকার জন্য সাহস পাই না।আমরা আসলে জানিই না সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে সুযোগ থাকে।কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা শুধু মাত্র সিজিপিএ নয় বরং ব্যক্তিগত বিবৃতি সুপারিশ এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে সামগ্রিক ভাবে আবেদনকারীকে মূল্যায়ন করে থাকে। যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিয়ে ভাবছেন তাদের সকলের উচিৎ এই কনটেন্ট টি একবার হলেও পড়ে দেখা।
একটি সাধারণ বিশ্বাস যে, একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে।আমরা অনেকেই এটাই জানি যে কম গ্রেডে বিদেশে শিক্ষা অর্জনের সুযোগ নেই। এই কন্টেন্টির মাধ্যমে জানতে পারলাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চান,কিন্তু সিজিপিএ কম, তারা এই আর্টিকেলটির পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করতে পারেন।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে।এই কন্টেন্টির মাধ্যমে জানতে পারলাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখে এই বিষয় সম্পর্কে আমাদের সার্বিকভবে অবগত করার জন্য।
অনেক সুন্দর করে লেখিকা বা লেখক এই কন্টেন্টটি লিখেছেন । এই একটি আার্টিকেলের মাধ্যমে একজন দুর্বল ছাত্র বা ছাত্রী তার জীবনের লক্ষে পৌছাতে পারে তারা দেখিয়ে দিতে পারে যে তাদের ধারাও কিছু করা সম্তভ ।ছাত্র বা ছাত্রীদের এমন ভাবে পড়াশোনা করা উচিত যেন তারা ভাল জিপিএ নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে পারে। একজন দুর্বল বা কম জিপিএ ছাত্ররা নিরাশ হয়ে পরে তারা মনে করে তাদের ধারায় আর ভাল কিছু করা সম্ভব না তাই তারা হাল ছেরে দেয় । বিশ্বের যে দেশ গুলো কম সিজিপিয়ে বা দুর্বল ছাত্রদের জন্য এরকম সুন্দর একটি সুযোগ করে দিয়েছে তাদের এই সুযোগের কারনে অনেক হতাসাগ্রস্ত ছাত্র ইচ্ছে করলে তাদের জীবনের কাঙ্খিত কক্ষে
পৌছাতে পারে ।এই কন্টেন্টি পরে অনেক ভাল লাগল এটি পডে অনেক কিছু শিখতে পারলাম ।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়।উচ্চ শিক্ষার জন্য বেশী সিজিপি এর প্রয়োজন এতদিন আমি এটাই জানতাম। আপনার আর্টিকেলটা পড়ে আমি বুঝতে পেরেছি কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষার করা যায় ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
উচ্চ শিক্ষায় বিদেশী ডিগ্রি কমবেশি সবারই স্বপ্ন থাকে তবে অনেক সময় আমরা ভাল রেজাল্ট না করতে পারার কারণে সেই স্বপ্ন পূরণ করতে ব্যর্থ হই আমি ব্যক্তিগতভাবে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রিতে আউটস্ট্যান্ডিং রেজাল্ট করি।আমার সিজিপিএ ৪ আউট অফ ৪।আমার কথা বাদই দিলাম কারন আমি ব্যক্তিগতভাবে উচ্চ শিক্ষার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত নেই।তবে অনেকেই এই ইচ্ছে থেকে পিছিয়ে থাকেন রেজাল্টের কারণে। তাদের ধারণা অনেকটাই বদলে যেতে পারে এই আর্টিকেলটি পড়ার কারণে এমন কি এত ভাল রেজাল্টের পর আমি নিজেও জানতাম না যে সিজিপিএ কম থাকলেও ভালো দেশে উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদন করা যায়। এ আর্টিকেলটি পড়ার কারণে আমি জানতে পারলাম যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ইতালি,স্পেন,থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা সহ এমন অনেক দেশেই শিক্ষার জন্য আবেদন করতে পারে যে কোন শিক্ষার্থীরাই। এই আবেদন করার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম-কানুন এবং যোগ্যতা থাকতে হবে যেগুলোর স্পষ্ট উল্লেখ ছিল এই আর্টিকেলটিতে। লেখকের এই আর্টিকেল পড়লে যে কোন স্টুডেন্ট তার উচ্চশিক্ষার আবেদন করতে পারবে এবং তার ক্যারিয়ার গড়তে পারবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর সুন্দর সময়োপযোগী লেখা আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য। এখন থেকে এই চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে যে,কম সিজিপিএ নিয়েও যে কোন ভাল দেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করা সম্ভব এটা স্বপ্ন নয় বরং এটা সত্যি।
কম সিজিপিএ নিয়ে হইতো বিদেশে নিজের পছন্দ অনুযায়ী কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়া টা কঠিন হয়ে যেতে পারে কিন্তু পড়া টা অসম্ভব কিছু না। আমিও আগে ভাবতাম সিজিপিএ ভালো না হলে বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যাওয়া যাই না। কিন্তু কনটেন্ট টা পড়ে একটা ভালো ধারণা পেলাম যে সিজিপিএ খারাপ হলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যাওয়া যেতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর ভাবে বেপারটা তুলে ধরার জন্য।
অনেকেরই সপ্ন থাকে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষার অর্জনের। কিন্তু কম জিপিএ থাকার কারনে অনেকের সে সপ্ন পূরুন হয় না। যারা কম জিপিএ নিয়ে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ চায় তারা এই কনটেন্টটিতে দেওয়া ধাপগুলো অনুসরন করে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে ইনশাল্লাহ।
সত্যি বলতে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিয়ে আমাদের অনেকের মনে ভ্রান্ত ধারনা আছে। কেননা, আমরা মনে করি যে, ভালো সিজিপিএ না থাকলে বিদেশে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা নেওয়া যায়না। তো যারা আসলে এমনটা মনে করেন, তাদের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল।
যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।
কেননা, বর্তমান সময়ে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। যে গুলো তে পড়াশোনা করার জন্য কোনো প্রকার বাঁধাধরা সিজিপিএ নির্ধারন করা নেই। অর্থ্যাৎ যদি আপনার কম সিজিপিএ থাকে। তারপরও আপনি সেই বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তে পড়াশোনা করতে পারবেন।
তারা ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে চান তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশোনা করা যায় না, এই প্রচলিত ভুল ধারণাটি ভেঙ্গে দিতে এই প্রতিবেদনটি যথাযথ ভূমিকা পালন করবে। কোন কোন দেশের কোন কোন ইউনিভার্সিটি তে কম সিজিপিএ নিয়ে ভর্তি হওয়া যায় এ সম্পর্কিত একটি ধারণা এখানে দেয়া হয়েছে। খুবই সময়োপযোগী একটি প্রতিবেদন।
আমরা অনেকেই মনে করি যে, সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে কিন্তু সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়। আমরা যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
যারা মনে করেন কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশোনা করা যায় না তাদের জন্য আজকের পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশাকরি সকলের কাজে আসবে।
CGPA কম থাকলে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা সম্ভব নয় বলে যারা হতাশায় ভুগছেন আজকের কন্টেন্ট টি তাদের জন্য। বিশ্বের অনেক দেশেই কম CGPA নিয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করা সম্ভব তবে সেক্ষেত্রে এখানে উল্লেখিত কিছু পদক্ষেপ আছে যা অনুসরণ করে সেই সুযোগ নেয়া যাবে। কন্টেন্ট এর বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝলে এ সম্পর্কে অনেকেরই ভুল ধারনা দূর হয়ে যাবে। আমিও অনেক উপকৃত হলাম এই কন্টেন্ট পড়ে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আলহামদুলিল্লাহ। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশোনা করা যায় না, এই প্রচলিত ভুল ধারণাটি ভেঙ্গে দিতে এই প্রতিবেদনটি যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখে এই বিষয় সম্পর্কে আমাদের সার্বিকভবে অবগত করার জন্য
যারা মনে করেন কম সিজিপিএ রেজাল্ট নিয়ে বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া যায় না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রেজাল্ট বেশি ভালো না হলেও আমাদের উচিত লক্ষ্য কে সামনে রেখে এগিয়ে যাওয়া।
আমরা অনেকেই মনে করি যে, সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না।আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব।কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা,তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
খুবই উপকারী এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। সাধারণত সকলের ধারণা যে ভালো সিজিপিএ এই পারে বিদেশে পড়ার সুযোগ করে দিতে কিন্তু তা মোটে ও সঠিক নয়।কম সিজিপিএ নিয়ে ও বিদেশে পড়ার সুযোগ পাওয়া যায়।কারণ শুধুমাত্র সিজিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে থাকে বিভিন্ন বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো।খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল কম সিজিপিএ নিয়ে ও বিদেশে পড়ার সুযোগ পাওয়ার জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায় তা খুব সহজ ও সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আমরা অনেকেই মনে করি যে, সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে কিন্তু সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়।
এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।আসলে কম সিজিপিএ পেয়েও বিদেশে পড়াশুনা করা যায়, যা আমরা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দরভাবে জানতে পারলাম। লেখক খুবই সাবলীলভাবে সকল তথ্য উপস্থাপন করেছেন। সকলে এই লেখনীটি পাঠ করে উপকৃত হবে আশা করছি।
খুবই উপকারী এবং যুগোপযোগী একটি কনটেন্ট। বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য কম সিজিপিএ নিয়ে পড়াশোনা করা যায় যা আমরা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দরভাবে জানতে পারলাম।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর লেখনীর জন্য।
গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। অনেকেই কম সিজিপি পেয়ে হতাশ হয়ে যায় এবং বিদেশ যেয়ে পড়াশোনার আশা ছেড়ে দেয়। তাদের অনুপ্রেরণা যোগাতে এই কন্টেন্টটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে ইন শা আল্লাহ্।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে এত গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য
অনেকের স্বপ্ন থাকে বিদেশে পড়াশোনা করার,কিন্তু বিভিন্ন কারণে যখন সিজিপিএ কমে যায় এতে করে তারা আশাহত হয়ে
পড়ে।আশাহত না হয়ে যতটুকু সুযোগ রয়েছে সেটা কাজে লাগালেই ভালো ফলাফল আশা করা যায় ইনশাআল্লাহ। এক্ষেত্রে স্বপ্নপূরণে কন্টেন্ট টি অনেক সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খইরন
আলহামদুলিল্লাহ এ কনটেন্টি অত্যন্ত উপকারী। কিভাবে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া যায়? যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য কনটেন্টটি অত্যন্ত সহায়ক হবে আশা করি ইনশাল্লাহ। এরকম সুন্দর কনটেন্ট আমাদের কে উপহার দেয়ার জন্য লেখক কে সাধুবাদ জানাই।
এখনও আমাদের দেশের অনেক ছাত্র ছাত্রী রা বা তাদের বাবা মা রা ভাবেন একাডেমিক রেজাল্ট ভালো না হলে বিদেশে পড়তে যাওয়া যাবে না এইটি একটি সাধারন ঘটনা। যারা এই ধারনা পোষণ করেন তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক। একাডেমিক রেজাল্ট এর বাইরে তারা যদি তাদের কভার লেটার এ তাদের এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিস গুলি গুরুত্ব সহকারে উপস্থাপন করতে পারে তাহলে তাদের চান্স পাওয়া কিছুটা হলেও সিউর হবে।
বিদেশে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন অনেকের মনে আছে। সবাই মনে করে, কম সিজিপিএ হলে বিদেশে পড়ালেখার পথে একটি বাধা। তবে কম সিজিপিএ নিয়েও যে বিদেশে নামদামি প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাওয়া যায় তা এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে জানা সম্ভব। তাই যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চান, কিন্তু সিজিপিএ কম তারা এই আর্টিকেলটির পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করতে পারেন।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ কঠিন,কিন্তু অসম্ভব নয়।কনটেন্ট এ উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে নিজের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ। এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময় উপযোগী অসাধারণ একটি কনটেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেতে কঠিনতম চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি হলেও, এটা অসম্ভব নয়। আমাদের মধ্যে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যে, কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। তবে, এটা গুরুত্বপূর্ণ বোধ করা যায় যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তবে বিদেশে পড়াশোনা করার আপনার স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হতে পারে না। আমাদের সেই সাধারণ ধারণাটির বিপরীতে, যদি আপনি চান বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য, তবে আপনি এই আর্টিকেলটি মূল্যবান পাবেন। উপরে উল্লিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনিও আপনার স্বপ্ন বিদেশে উচ্চশিক্ষা প্রাপ্তির পথে অগ্রসর হতে পারেন। এই আর্টিকেলটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে, আপনি আমাদের মধ্যে এমন একটি মৌলিক কন্টেন্ট সরবরাহ করেছেন।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেতে কঠিনতম চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে একটি হলেও, এটা অসম্ভব নয়। আমাদের মধ্যে একটি সাধারণ ধারণা রয়েছে যে, কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। তবে, এটা গুরুত্বপূর্ণ বোধ করা যায় যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তবে বিদেশে পড়াশোনা করার আপনার স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হতে পারে না। আমার মতে, এই পরামর্শগুলি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার প্রাপ্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সিজিপিএর বাইরে, তাদের অন্যান্য যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা তাদের আবেদনকে আরও প্রভাবশালী করে তুলে আনে।
এই লেখাটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে ইচ্ছুক ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি গাইড লাইন হিসেবে কাজ করতে পারে, যারা তাদের সিজিপিএর কারণে নিরাশ হয়েছেন। এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করে, তারা তাদের বিদেশী পড়াশোনা স্বপ্ন পূরণ করার সম্ভাবনা বাড়াতে পারেন।
বর্তমানে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। কিন্তু সিজিপিএ কম হলে তারা হতাশ হয়ে পড়ে।কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। যারা সিজিপি কম নিয়ে হতাশ তাদের জন্য এই লেখাটি আশার আলো দেখাতে পারে।
আজকের এ কনটেন্ট পড়ে জানতে পারলাম উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে কম সিজিপিএ নিয়েও যাওয়া যায়। তার জন্য অনন্য স্কিলে দক্ষ হতে হবে। এ কনটেন্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় উপযোগী তথ্য গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা তুলে ধরার জন্য।
বর্তমান যুগে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখে। তবে অনেকে সিজিপিএ কম হওয়ায় কারনে পিছিয়ে যায়। কিন্তু কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে শুধুমাত্র সিজিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। তাই যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করতে চান তাদের জন্য লেখকের এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারী।
বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় খুজে পাবেন। যেখানেপড়াশোনা করার জন্য আপনার কম সিজিপিএ থাকলেও কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা।এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। অন্যান্য দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কম সিজিপিএ দিয়ে ভর্তি হতে হলে আপনাকে আপনার অন্যান্য যোগ্যতা যাচাই করে দেখা হবে। বর্তমান যুগে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখে। তবে অনেকে সিজিপিএ কম হওয়ায় কারনে পিছিয়ে যায়। কিন্তু কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়।তাই যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করতে চান তাদের জন্য লেখকের এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারী।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়”অনেকের মতো এটি আমারও ধারণা ছিল। তবে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানা গেলো কম সিজিপিএ নিয়েও উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করা যায়,যদি আপনার মধ্যে পড়াশোনার পাশাপাশি আরও কিছু extra curriculum activities থাকে।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে।কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটা অসম্ভয় নয়।যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করতে চান তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারী।আপনার আবেদনপত্রকে শক্তিশালী করার জন্য উপরে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার সুযোগগুলি উন্নত করতে পারেন।
একটি সাধারণ বিশ্বাস যে, একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে, একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। আমাদের অনেকেরই ধারনা যে, “বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়” সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে।খুবই হেল্পফুল কনটেন্ট ।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। বর্তমান বিশ্বে বিভিন্ন দেশে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে পাবেন। আপনার কম জিপিএ থাকলেও পড়াশোনা করার জন্য কোন ধরনের সমস্যা হবে না উচ্চশিক্ষার জন্য। কম জিপিএ থাকলে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটা অসম্ভব নয়। যাদের কম জিপিএ থাকার ফলে, বিদেশে পড়াশোনা করার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে না। তাদের জন্য এই পরামর্শগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান যুগের স্টুডেন্টদের জন্য এই কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
আজকের আর্টিকেলটি খুব দরকারি। এটি পড়ে অনেকের মনে থাকা প্রশ্নের উত্তর তাঁরা পাবেন।
আমাদের মধ্যে যারা কম সিজিপিএ র অধিকারী তারা হতাশায় ভুগি এটা ভেবে যে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে এটি বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে ভেবে। কিন্তু কম সিজিপিএ সবসময় বাঁধার কারণ হতে পারেনা৷ বিশ্বে এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যারা সিজিপিএ এর চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেই একজন শিক্ষার্থীর বাকি গুণাবলীতে।
সিজিপিএ গুরুত্বপূর্ণ বটে তবে এটি উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে মোটেই অন্তরায় না।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়”অনেকের মতো এটি আমারও ধারণা ছিল। বর্তমান স্টুডেন্টদের জন্য খুবই দরকারী একটি কনটেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে
যাদের CGPA কম কিন্তু বিদেশে গিয়ে লেখাপড়া করতে চায়, তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে, এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। আগে ভাবতাম বিদেশে অধ্যয়নের জন্য জিপিএ হাই থাকা লাগে।কিন্তু আজকের কন্টেন পড়ে সঠিকটা বুঝতে পেরেছি।আসলেই মানুষকে স্কিলফুল হতে হয়। সিজিপিএ কম হলেও মানুষের নিজের যোগ্যতা, অধ্যাবষায়, ব্যক্তিগত বৃবীতির মাধ্যমেও বিদেশে লেখাপড়ার সুযোগ পাওয়া কঠিন কিন্তু অসম্ভব তো নয়,উচ্চ শিক্ষার জন্য বেশী সিজিপি এর প্রয়োজন এতদিন আমি এটাই জানতাম। আপনার আর্টিকেলটা পড়ে আমি বুঝতে পেরেছি কম সিজিপিএ নিয়েও বিদেশে অধ্যয়নের সুযোগ পাওয়া যায়।
সিজিপিএ কম হয়ে গেলে অনেকে আশাহত হয়ে যায় যদি বিদেশে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা নিতে না পারে! তবে সিজিপিএ কম হলেও যদি ভালো মানের রিসার্চ পেপার, কাজের দক্ষতা, একটি ভালো রেফারেন্স থাকে তাহলে ভালো ভার্সিটিতে ভালো বিষয়ে পড়ালেখা করে জীবনে সফল হওয়া যায়।
অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট পড়লাম। এছাড়া আমি মনে করি এই কনটেন্টটি তাদের জন্য খুব উপকারী যারা কম সিজিপি এর জন্য বিদেশে পড়াশোনা নিয়ে কনফিউজড ও আশাহত। সবারই নিজস্ব কিছু প্রতিভা বা গুণাবলী থাকে, যেটা সিজিপিএ দিয়ে বিচার করা যায় না। এ সকল বিষয়ে কনটেন্ট টিতে বিস্তারিত বলা হয়েছে। কন্টেন্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো অনেক কিছু জানা হলো।
খুবই উপকারী একটি পোস্ট। লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ। সিজিপিএ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ তবে সিজিপিএ ই একমাত্র মেধার মাপকাঠি না। একজন মানুষের মেধা বিকাশের আরো অনেক ক্ষেত্র থাকতে পারে,,বাংলাদেশে তার মূল্যায়ন না থাকলেও অনেক দেশেই সেসব মেধাকে মূল্যায়ন করে। তাই সিজিপিএ নিয়ে হতাশ না হয়ে নিজেকে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে যাতে করে তারা তাদের দেশে একটা স্টুডেন্টকে নেয়ার মত সম্ভাবনাময় মনে করে,,সম্পদ মনে করে।
আল্লাহামদুলিয়াল্লাহ , এই কনটেনটি আমার জন্য আনেক উপকার হয়েছে। বর্তমানে বাইরের দেশে যাওয়া নিয়ে ভিন্ন ধারনা রয়েছে । এই ধারনা থেকে বের হওয়ার জন্য সকলের একবার হলেও এই কনটেনটি পরা উচিত ।
কম সিজিপিএ নিয়ে যারা হতাশ তাদের জন্য লেখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই লেখা পড়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে পারবে।শুধু সিজিপিএ নির্ভর না হয়ে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে নিজেকে যোগ্য করতে পারলে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেয়ার সুযোগ বাড়বে।ধন্যবাদ লেখককে।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।
বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।ধন্যবাদ, লেখকের কন্টেন্টির মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানতে পারলাম।
কম CGPA নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, কিন্তু অসম্ভব নয়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র CGPA নয় বরং ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশ পত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীকে মূল্যায়ন করে থাকে। CGPA কম হলেও শিক্ষা বহির্ভূত অন্যান্য যোগ্যতা থাকলে দেশের বাহিরে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ আরও বেড়ে যেতে পারে।
তাই কম CGPA নিয়ে হতাশ না হয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন পূরণের জন্য চেষ্টা করতে হবে।
আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি খুবই হেল্পফুল হবে।
আমাদের দেশে কম সিজিপিএ নিয়ে যারা হতাশ তাদের জন্য এ কনটেন্টি অসাধারণ একটি কনটেন্ট। কারণ কনটেন্টটি পড়লে তারা বুঝতে পারবে থ্রিজিটে কম হলেও শিক্ষার জন্য দেশের বাহিরে যাওয়া অসম্ভব নয়। শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়াও অন্যান্য দক্ষতা থাকলেও তারা উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের বাহিরে যেতে পারবে। এই কনটেন্টের লেখক কে খুবই ধন্যবাদ এরকম অসাধারণ একটি কনটেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
“কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশুনা করা সম্ভব না” অনেকের মতো আমারো এই ধারণা ছিল। কিন্তু এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমার এই ধারণা দূর হয়ে গেছে। যাদের সিজিপিএ কম কিন্তু বিদেশে পড়াশুনা করতে আগ্রহী তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে।
লেখককে ধন্যবাদ আমাদেরকে এই সময়োপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।
আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে কম সিজিপি বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে বাধা হিসেবে কাজ করে। এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে, সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র সিজিপি নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশ পত্র এবং পাঠক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। আমরা যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
আমরা মনে করি বিদেশে পড়তে হলে অনেক সিজিপিএ দরকার কিন্তু এই কথাটি সম্পূর্ণ ভুল কম সিজিপিএ থাকলেও বিদেশে পড়া সম্ভব ।কিন্তু প্রয়োজন কিছু দক্ষতার এই দক্ষতা থাকলে আমরা যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য দেশ যেমন কানাডা অস্ট্রেলিয়া ইতালি নিউজিল্যান্ড এবং স্পেন মত দেশেও পরতে যেতে পারি। আমাদের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব।
কম সিজিপিএ থাক্লেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাওয়া সম্ভব। বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।তাই সিজিপিএ কম থাক্লেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জন সম্ভব।
অনেকেই বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চান কিন্তু কম সিজিপিএর জন্য যেতে পারেন না তাদের জন্য আজকের কনটেন্টটি খুবই উপকারী হবে বলে মনে করি। কম সিজিপিএ থাকলে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া কঠিন বটে কিন্তু অসম্ভব নয়। অনেকের জন্যই খুবই দরকারি একটি কন্টেন্ট।
কম সিজিপিএ পেয়েও যে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া যায় এই কনটেন্টটি পড়ে জানতে পারলাম। যারা সিজিপিএ কম আছে তাই বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেছে ভাবছে তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুব উপকারী হবে।
বিদেশে পড়তে হলে সিজিপিএ অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু বেশি সিজিপিএ লাগবে কথাটা ভুল। কম সিজিপিএ থাকলেও আমরা চাইলে বিদেশে পড়তে পারি শুধু বিদেশ নয় আমাদের স্বপ্নের যুক্তরাষ্ট্র কানাডা অস্ট্রেলিয়া ইতালি স্পেন নিউজিল্যান্ডের মতো দেশে অনেকগুলো ইউনিভার্সিটি আছে যেগুলো কম সিজিপিএ প্রাপ্ত স্টুডেন্টদের পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে ।শুধু আমাদের প্রয়োজন কিছু অভিজ্ঞতা যা আমাদের এই যাত্রা সহজ করে তুলবে।
অনেকেই আছেন যারা বিদেশ গিয়ে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করতে আগ্রহী কিন্তু সিজিপিএ কম থাকায় অনেক সময় হতাশায় পরে যান যে তাদের এ স্বপ্ন হয়ত কোনদিন ও পূরণ হবে না । এই আর্টিকেলটি পরলে খুব সহজেই তারা কম সিজিপিএ নিয়ে কিভাবে বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে পারে সে বিষয়ে ভাল ধারনা পেতে পারে ।
অনেকের মতো আমি ও মনে করতাম যে,,সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া যায়না।।। আপনার এই কন্টেন্ট টি পড়ে আমার এই ভুল ধারণা টা ভেংগে গেলো।। আমার মতো অনেকেই এই ধারণা পোষণ করে আসছেন।। তাই অনেকেই হতাশায় ভোগেন আর আফসোস করেন।। সিজিপিএ কম হলে ও যে বিদেশে গিয়ে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে। যদি আর্টিকেল এর প্রত্যেক টি পদেক্ষেপ যথাযথ ভাবে মেনে চলেন তাহেল অবশ্যই অনেকের স্বপ্ন পুরণের সহায়তা হিসেবে কাজ করবে।।
অনেকে মনে করে কম সিজিপিএ উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। কন্টেন্ট পড়লে তাদের ধারণা ভুল প্রমাণিত হবে। পরিশেষে বলতে হয় অসাধারণ কন্টেন্ট।
🌼🌺আমাদের অনেকেরই ধারনা যে, “বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয়” সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে পড়াশোনা সম্ভব না। এটা আসলে ঠিক না।
🏅🏅বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামগুলি প্রায়ই স্বীকার করে যে একাডেমিক পারফরম্যান্সগুলি অস্থায়ী হতে পারে এবং এটি একটি ছাত্রের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিফলিত করতে পারে না। ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ, নতুন শিক্ষার পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া বা অপ্রত্যাশিত ঘটনাগুলির মতো বিষয়গুলি একাডেমিক পারফরম্যান্সকে প্রভাবিত করতে পারে।
🎀🎀কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে।
🌺🌺আমাদের মধ্যে একটা সাধারণ বিশ্বাস যে, কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়।
😍😍আমরা যারা বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাই কিন্তু সিজিপিএ কম তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে।এই কনটেন্টি পরে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। ধন্যবাদ, লেখকের কন্টেন্টির মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানতে পারলাম।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে কিন্তু সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র সিজিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। যাদের উচ্চশিক্ষা নেওয়া ইচ্ছে আছে, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক হেল্পফুল হবে , এখানে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আমরা আমাদের সুযোগগুলি উন্নত করতে পারবো।ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটার কে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন অনেকেরই শেষ হয়ে যায়।তবে এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট টিতে বর্নিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে অনেকই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য।
আমাদের সবার সাধারণ ধারণা থাকে যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বাইরের দেশে পড়া এতো অসম্ভব। দেশেই ভালো কিছু করা সম্ভব নয়, সেখানে ঐ বিদেশে পড়া! ধন্যবাদ স্যার। আপনার লেখার মাধ্যমে আমরা এতো মূল্যবান বিষয় জানতে পারলাম।
অনেকে কম সিজিপিএ পেয়ে হতাশ হয়ে পরে এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশ যাওয়ার আশা ছেড়ে দেয়। কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠান সিজিপিএ ছাড়াও অন্যান্য স্কিল বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। যারা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যেতে চায় তাদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে। ধন্যবাদ লেখককে।
বিদেশে উচ্চ শিক্ষার ব্যাপার জানার বেশ আগ্রহ ছিল আমার।আমাকে খুব উপকৃত করেছে কন্টেন্টটি।আমি এই বিষয়ে ভালো একটি ধারনা লাভ করতে পেরেছি।ধন্যবাদ কন্টেন্ট রাইটারকে।।
কম সিজিপিএ থাকলে বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা যায় না।এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে কিন্তু সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। তাই উপরে বর্ণিত পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করে কম সিজিপি নিয়েও বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা সম্ভব। অত্যন্ত উপকারী একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ রাইটার কে উপকারী এবং গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট টি লিখার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাদেরকে এত সুন্দর কন্টেন্ট টি উপস্থাপন করার জন্য। আমরা অনেকেই জানতে চাই যে,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশুনা করতে যাওয়া যায় কিনা।আপনাদের এই কন্টেন্ট থেকে এই বিষয়ে অনেক পরিষ্কার ধারণা পেয়েছি
আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট টি উপস্থাপন করার জন্য। আমরা অনেকেই জানতে চাই যে,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশুনা করতে যাওয়া যায় কিনা।আপনাদের এই কন্টেন্ট থেকে এই বিষয়ে অনেক পরিষ্কার ধারণা পেয়েছি
আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট টি উপস্থাপন করার জন্য। আমরা অনেকেই জানতে চাই যে,কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়াশুনা করতে যাওয়া যায় কিনা
আপনাদের এই কন্টেন্ট থেকে এই বিষয়ে অনেক পরিষ্কার ধারণা পেয়েছি। তাই কম CGPA নিয়ে হতাশ না হয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের স্বপ্ন পূরণের জন্য চেষ্টা করতে হবে।
এমন একটি বিশ্বে যেখানে কম সিজিপিএ সহ শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগগুলি নাগালের বাইরে বলে মনে হচ্ছে, এটি অনির্ধারিত পথে এগিয়ে যাওয়া দুঃসাধ্য হতে পারে।ফাউন্ডেশন প্রোগ্রামের মতো বিকল্প পথ অন্বেষণ করে, পাঠ্য বহির্ভূত জড়িত থাকার দৃঢ়তা প্রদর্শন করে, স্কলারশিপ খোঁজা এবং একটি আকর্ষক ব্যক্তিগত বিবৃতি প্রদর্শন করে, শিক্ষার্থীরা তাদের কাঙ্ক্ষিত একাডেমিক গন্তব্যে একটি অনন্য পথ তৈরি করতে পারে।মনে রাখবেন, সংকল্প এবং সৃজনশীলতার সাথে, সুযোগের সীমানা সত্যিই সীমাহীন, এমনকি অনিশ্চয়তার মুখেও।
আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব।
ধন্যবাদ লেখককে!
উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য বিদেশে পাড়ি দিতে অনেকেই চান।হয়তো কারো স্বপ্ন সফল হয় আবার কারো স্বপ্ন অজানা কারনে অপূর্ণ থেকে যায়।অনেকের মনে একটি সাধারণ ধারনা হলো কম সিজিপিএ বা মন্দ রেজাল্টে চাইলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করা সম্ভব নয় কিন্তু আজকের প্রতিবেদন পড়ার সাথে সাথে আমার ভুল ধারনাগুলো বদলে গেলো।জনসাধারণের মতন আমিও ভাবতাম কম রেজাল্ট হলে কখনোই উচ্চ শিক্ষা অর্জন করা সম্ভব হয়না।এই প্রতিবেদনে কত চমৎকার করে লেখক কম সিজিপিএ নিয়ে কিভাবে ভালো ভালো রাস্ট্রে নিজের স্বপ্ন পূরন করা যায় তা তুলে ধরেছেন।লেখকের মতে আপনি যদি বাহিরে পড়তে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিদেশের ঐসকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিজিপিএ নিয়ম জানুন। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় কম সিজিপিএ দিয়েও ভর্তি হতে দেয়। তবে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সিজিপিএ নিয়ম থাকে। তাই নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিজিপিএ নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন।
আপনার সিজিপিএ কম থাকলে, আপনার অন্যান্য অভিজ্ঞতার উপর জোর দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কোনও গবেষণা প্রকল্পে কাজ করেছেন, কোনও সংস্থায় কাজ করেছেন, বা কোনও স্বেচ্ছাসেবক কাজ করেছেন তবে এটি আপনার আবেদনকে শক্তিশালী করতে পারে।আশা করি এখন আর উচ্চ শিক্ষা নিয়ে নিরাশা নয় বরং আশার আলো দেখতে পাবে হাজারো শিক্ষার্থীরা
অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি প্রতিবেদন উপহার দেয়ার জন্য।
যখন বিদেশে পডতে যাওয়ার প্রশ্ন আসে,তখন সবাই জানতে চায় কম সিজিপিএ দিয়ে বিদেশে পডতে যাওয়া সম্ভব কিনা? এই প্রশ্নের উত্তর আজকের আর্টিকেল টিতে দেওয়া হয়েছে, আশাকরি সকলে কাজে আসবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া যায় অনেক সেটা জানে না । তাই তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়।মা শা আল্লাহ।
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। আমিও জানতাম না এই কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া। আপনার আর্টিকেলটা পরে জেনেছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এতো অসাধারণ আর্টিকেলটি তোলে ধরার জন্য।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া যায় অনেকে সেটা জানে না।
আসলে কম সিজিপিএ পেয়েও বিদেশে পড়াশুনা করা যায়, যা আমরা এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দরভাবে জানতে পারলাম। লেখক খুবই সাবলীলভাবে সকল তথ্য উপস্থাপন করেছেন। সকলে এই লেখনীটি পাঠ করে উপকৃত হবে আশা করছি।তাই কেউ মিস করবেন না।
আমরা অনেক সাধারণ মানুষরাই জানিনা সিজিপিএ পেয়েও বিদেশে পড়া লেখা করা যায়।এই অসাধারণ কনটেন্টটি সবার জন্য খুবি উপকারি।কনটেন্টটি পড়ে আমি নিজেও অনেক উপকৃত হলাম।
বিদেশে অধ্যয়ন একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হতে পারে যা শিক্ষার্থীদের নতুন সংস্কৃতি এবং দৃষ্টিভঙ্গি অন্বেষণ করার সুযোগ দেয়। বিদেশে অধ্যয়নের জন্য আবেদন করার সময়, শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ন্যূনতম CGPA এর প্রয়োজনীয়তাগুলি বুঝতে হবে।কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়।আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
মাশাআল্লাহ! অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট পড়লাম। বর্তমান সময়ে অনেকেই উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে চায়।কিন্তু কাঙ্ক্ষিত সিজিপিএ না থাকার কারনে অনেকের মনে শঙ্কা জাগে যে, সে হয়তো কম সিজিপিএ থাকার কারনে বিদেশে পড়তে যেতে পারবে না।
তাই সকলের উচিত এই কন্টেন্টটি পড়া।তাহলেই বিদেশে পড়া নিয়ে সঠিক ধারণা অর্জন করতে পারবে।
সিজিপিএ কম থাকলে বিদেশে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করা যাবেনা, এটা সম্পূর্ণ ভূল ধারনা,
বিশ্বের বড় বড় দেশ যেমন যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, কানাডা, ইত্যাদি দেশর বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে সিজিপিএ কম থাকলেও অধ্যয়নের সুযোগ পাওয়া যায়,
তারা মনে করেন যে, একজন মানুষ বিভিন্ন কারনে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কম হতে পারে,
তারা একজন স্টুডেন্ট এর ব্যক্তিত্ত্ব,সেই বিষয়ে দক্ষতা, অন্যান্য গুনাবলিগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।
তাই যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে পড়ালেখা করা নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই উপকারী।
অনেকেরই সপ্ন থাকে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষার অর্জনের। কিন্তু কম জিপিএ থাকার কারনে অনেকের সে সপ্ন পূরুন হয় না। যারা কম জিপিএ নিয়ে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ চায় তারা এই কনটেন্টটিতে দেওয়া ধাপগুলো অনুসরন করে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে ইনশাল্লাহ।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন অনেকেই দেখে তবে সিজিপিএ কম হওয়ার কারনে অনেকেই পিছিয়ে যায়। তাদের ধারণা কম সিজিপিএ নিয়ে কখনোই বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া যাবে না। কিন্তু এটি সঠিক ধারণা নয়। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে শুধুমাত্র সিজিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। তাই যারা কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চতর শিক্ষার বিভ্রান্তিতে আছেন তাদের জন্য লেখকের এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারী।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। যারা সিজিপিএ কম আছে এজন্য বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ নেই বলে ধরে নিয়েছে তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুব উপকারী হবে বলে আমি মনে করি।
কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটা অসম্ভয় নয়।
তথ্যসমৃদ্ধ এই লেখনীতে বিভিন্ন দেশ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে দারুন তথ্য দেওয়া হয়েছে;
যা ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গঠনে সাহায্য করবে।
তথ্যসমৃদ্ধ এই লেখনীতে বিভিন্ন দেশ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে দারুন তথ্য দেওয়া হয়েছে;
যা ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গঠনে সাহায্য করবে।
সুতরাং বিভ্রান্তি দূর করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই।
আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার সপ্ন মানে বিলাসিতা। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট টিতে বর্নিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে অনেকই বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।
ধন্যবাদ রাইটার কে, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কনটেন্ট লিখার জন্য।
আমাদের সকলের ধারনা ছিল বিদেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে হলে সিজিপি বেশি হওয়ার প্রয়োজন। কিন্তু লেখকের কনটেন্ট টি পড়ার পর জানতে পারলাম কম সি জি পি এ হলেও সমস্যা হয় না। অনান্য বিষয় দক্ষতা থাকলেও উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া যায়। লেখকেরে কনটেন্ট থেকে সুস্পষ্ট ধারণা পেয়ে আমরা সকলেই উপকৃত হব।
কম সিজিপিএ থাকলে বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা যায় না, বিদেশ উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয় অনেকের মত এটি আমারও ধারণা ছিল। এই কনটেন্টি পরে অনেকেই জানতে পারবে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা যায়
যারা মনে করেন কম সিজিপিএ তাদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে তাদের জন্য উক্ত কনটেন্টটি আশার আলো দেখাবে। বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে কম সিজিপিএ নিয়ে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য হাতছানি দিচ্ছে। উক্ত কনটেন্টের মাধ্যমে অনেক তথ্য আমাদের কাছে তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
কম সিজিপিএ থাকলে বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করা যায় না, বিদেশ উচ্চ শিক্ষার জন্য যেতে চাইলে বেশি সিজিপিএ এর প্রয়োজন হয় অনেকের মত এটি আমারও ধারণা ছিল। এই কনটেন্টি পরে অনেকেই জানতে পারবে কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা যায়।এই কন্টেন্টি আমাদের জন্য অনেক উপকারী।ধন্যবাদ লিখককে আমাদের মাঝে এ কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।
বিদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম আছে যারা মনে করে যে, একজন শিক্ষার্থীর একাডেমিক পারফরম্যান্স বিভিন্ন কারণে অপ্রত্যাশিত হতে পারে কিন্তু সেটা তার গোটা জীবনের সম্ভাবনাকে প্রতিফলিত করতে পারে না। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র জিপিএ নয় ব্যক্তিগত বিবৃতি, সুপারিশপত্র এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপ বিবেচনা করে, সামগ্রিকভাবে আবেদনকারীদের মূল্যায়ন করে। কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন , তবে এটি অসম্ভব নয়।
কম জিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এটি অসম্ভব নয়। আপনার আবেদনপত্রকে শক্তিশালী করার জন্য উপরে বর্ণিত বিভিন্ন পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়ার সুযোগ গুলি আপনিও পেতে পারেন।
আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে।
ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট টি উপস্থাপন করার জন্য। যারা মনে করেন কম সিজিপিএ তাদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেয়া সম্ভব নয় তাদের জন্য উক্ত কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আমি নিজেও ভাবতাম কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চ শিক্ষায় যাওয়ার স্বপ্ন কখনোই পুরন হওয়ার নয়। এই কন্টেন্ট টি পড়ে আমার সাথে সাথে অনেকেই জানতে পারবে যে সিজিপিএ কম থাকলেও বিদেশে উচ্চ শিক্ষা অর্জনে যাওয়া সম্ভব।
এটি একটি সাধারণ বিশ্বাস যে একটি কম জিপিএ বিদেশে অধ্যয়নের পথে বাধা হিসাবে কাজ করে। যাইহোক, এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে, যদি আপনার গ্রেড কমে যায়, তাহলে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য আপনার স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে এমন নয়।আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া সম্ভব কিনা। তো তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল টি অনেক হেল্পফুল হবে