CV লেখার নিয়ম | চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম– আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। আজ আমরা জানতে চেষ্টা করব প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।
CV লেখার নিয়ম | চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম–
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
CV (সিভি) বলতে কি বুঝায়-
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া বর্তমানে অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার করা হয়। তন্মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ। যথা-
ক) চাকরির সিভি
খ) বিবাহের সিভি
চাকরির সিভিতে কি কি উল্লেখ করতে হয়-
ক) নিজ নাম
খ) পিতার নাম
গ) মাতার নাম
ঘ) ঠিকানা (স্থায়ী ও বর্তমান)
ঙ) মোবাইল নম্বর
চ) ই-মেইল
ছ) শিক্ষাগত যোগ্যতা
জ) অভিজ্ঞতা
ঝ) জন্ম তারিখ
ঞ) ধর্ম
ট) জাতীয়তা
ঠ) ট্রেনিং/প্রশিক্ষণ
ড) সিভির তথ্য সম্পর্কে অঙ্গীকার
ঢ) স্বাক্ষর ও তারিখ
ণ) পরিশেষে সিভি তৈরী করা শেষ হলে সদ্য তোলা পরিস্কার এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি যুক্ত করতে হয়।
বিবাহের সিভিতে উল্লেখিত বিষয়গুলো-
বিবাহের সিভি ও চাকরির সিভির মধ্যে ভিন্নতা রয়েছে। বিবাহের সিভিতে নিজের পরিপূর্ণ বর্ণনা সহ পিতা-মাতা, ভাই-বোনের পেশা ও অবস্থান উল্লেখ করতে হয়। এছাড়া পিতা-মাতা উভয়ের আত্মীয়-স্বজন সম্পর্কে সিভিতে উল্লেখ করতে হয়। যেমন-
ক) নিজ নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ই-মেইল, ফেসবুক প্রোফাইল, লিংকডিন প্রোফাইল, হোয়াটস্এ্যাপ নম্বর, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, অভিজ্ঞতা, শখ, ওজন ও উচ্চতা ইত্যাদি উল্লেখ করতে হয়। এছাড়া সদ্য তোলা 4R অথবা 5R সাইজের সুন্দর লুকিং এর এক কপি ছবি সিভির সাথে সংযুক্ত করে দিতে হয়।
খ) পিতা-মাতা, ভাই-বোন এর নাম, ঠিকানা (স্থায়ী ও বর্তমান), পেশা (চাকরিজীবি হলে- বর্তমান কোম্পানীর নাম, ঠিকানা, পদবী | ব্যবসায়ী হলে- ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, পজিশন | প্রবাসী হলে- দেশের নাম, কোম্পনীর নাম, ঠিকানা ও পদবী) উল্লেখ করতে হয়।
গ) পিতার কূলের আত্মীয়-স্বজন যেমন- দাদা-দাদী, চাচা-চাচী, ফুফু-ফুফা ইত্যাদি ব্যক্তিবর্গের নাম, ঠিকানা (স্থায়ী ও বর্তমান) ও পেশা উল্লেখ করতে হয়।
ঘ) মাতার কূলের আত্মীয়-স্বজন যেমন- নানা-নানী, মামা-মামী, খালা-খালু ইত্যাদি ব্যক্তিবর্গের নাম, ঠিকানা (স্থায়ী ও বর্তমান) ও পেশা উল্লেখ করতে হয়।
CV কত প্রকার ও কি কি?
সিভিকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
ক) Chronological (ক্রনোলজিক্যাল)
খ) Functional (ফাংশনাল)
গ) Combined (কম্বাইন্ড)
Chronological (ক্রনোলজিক্যাল) সিভি- ক্রনোলজিক্যাল সিভিতে পেশাগত সর্বশেষ প্রতিষ্ঠান, পদবী, দায়িত্ব এবং দায়িত্বকাল অভিজ্ঞতার প্রথমাংশে উল্লেখ থাকে। নিয়োগদাতা কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সিভি পছন্দ করেন। কেননা তারা Chronological সিভি থেকে প্রার্থীর সর্বশেষ পেশাগত অবস্থান খুব সহজেই জানতে পারেন।
Functional (ফাংশনাল) সিভি- ফাংশনাল সিভিতে দক্ষতা অনুযায়ী শিরোনাম ব্যবহার করতে হয়। যে বিষয়ে আপনি অধিক দক্ষ এবং সফলতা অর্জন করেছেন তা দক্ষতা অংশের প্রথমে উল্লেখ করতে হয়। এই ফরমেটের ব্যবহার তখনই করতে হয় যখন আপনি পেশা পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন অথবা চাকরিতে অনেকদিন গ্যাপ হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় চাকরিতে যোগদান করতে চাচ্ছেন।
Combined (কম্বাইন্ড) সিভি- উপরোল্লেখিত উভয় সিভির সমন্বয়ে কম্বাইন্ড সিভি তৈরী করা হয়।
সিভির দৈর্ঘ্য (Length)-
আমাদের অনেকের ধারণা সিভি যত বড় হবে ততই ভালো। এ ধারণাটি আসলে ঠিক নয়। কারণ সিভি যত বড় হবে পড়তে ততো সময় লাগবে। সম্প্রতি একটি জরিপ থেকে জানা যায়- নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ একটি সিভি দেখতে ১ মিনিট বা তার কম সময় ব্যয় করেন। এজন্য সিভিতে অল্প কথায় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করা উচিত যাতে করে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অল্প সময়ে খুব সহজেই আপনার সম্পর্কে জানতে পারেন। ০২ (দুই) পৃষ্ঠার মধ্যে সিভি তৈরী করার চেষ্টা করতে হবে। অবশ্য যাদের অভিজ্ঞতার বিবরণ বেশী তারা প্রয়োজন অনুযায়ী পৃষ্ঠা বাড়াতে পারেন। তবে এক্ষেত্রেও চেষ্টা করতে হবে সিভিতে যে বিষয়গুলো উল্লেখ না করলেও চলবে সেগুলো অবশ্যই এড়িয়ে চলা উচিত।
প্রফেশনাল সিভি বলতে কি বুঝায় বা CV লেখার নিয়ম কি–
সিভির শিরোনাম (Heading)-
আমরা গতানুগতিক যে ধরণের সিভি তৈরী করে থাকি তার শিরোনামে Curriculum Vitae অথবা Resume লিখে থাকি। শিরোনামে Curriculum Vitae লিখলে সিভির Professionalism বা Outlooking নিম্নমানের হয়ে যায়। বর্তমানে সিভির প্রফেশনাল ফরম্যাট অনুযায়ী শিরোনামে নিজের নাম উল্লেখ করতে হয়। শিরোনামে নিজের নাম উল্লেখ করলে সিভির স্মার্টনেস অনেক বেড়ে যায়। শিরোনামের নিচের লাইনে পর্যায়ক্রমে মোবাইল নম্বর, হোয়াটস্এ্যাপ নম্বর, ই-মেইল, ফেসবুক প্রোফাইল লিংক, লিংকডিন প্রোফাইল লিংক (যদি থাকে), জন্ম তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ করতে পারেন। যাতে করে সিভির শুরুতেই নাম, কন্টাক্ট নম্বর, জন্ম তারিখ ও সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল লিংক এক নজরে দেখা যায়।
পেশাগত লক্ষ্য (Career Objective)-
প্রফেশনাল সিভি তৈরীর গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো ব্যক্তিগত প্রোফাইল। যেখানে আপনি অল্প কথায় আকর্ষণীয়ভাবে উল্লেখ করবেন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের উন্নতিকল্পে আপনি কি কি ভূমিকা পালন করবেন এবং আপনার কর্ম জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি। এখানে একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে আপনার ব্যক্তিগত প্রোফাইল যেন অনেক বড় না হয়ে যায়।
যোগাযোগের ঠিকানা (Contact Address)–
সিভিতে অবশ্যই যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে। বর্তমান ও স্থায়ী উভয় ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
ছবি সংযুক্ত (Photo Attached)-
আমরা সাধারণত অনেক আগের পুরাতন ছবি ফটোশপে এডিট করে সিভিতে দিয়ে থাকি। আবার অনেক সময় ছবি স্ক্যান করে সিভির মধ্যে ইনসার্ট করে প্রিন্ট করি। প্রফেশনাল সিভিতে এ ধরণের ছবি দেওয়া উচিত নয়। সম্প্রতি তোলা ঝকঝকে এবং সুন্দর লুকের পাসপোর্ট সাইজের ষ্টুডিও প্রিন্ট ছবি সিভির সাথে সংযুক্ত করতে হবে। এখানে আরও একটি বিষয় মনে রাখতে হবে ফেসবুক বা অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়ার ক্যাজুয়াল ছবি কোনোভাবেই সিভির সাথে সংযুক্ত করা যাবে না।
CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে নিন
শিক্ষাগত যোগ্যতা (Academic Background)
শিক্ষাগত যোগ্যতা সিভির অন্যতম অংশ। যে অংশকে সিভি থেকে কোন অবস্থাতেই বাদ দেওয়া সম্ভব নয়। শিক্ষার বিবরণ উল্লেখ করার Smart Format হলো প্রথমে সর্বশেষ ডিগ্রী উল্লেখ করতে হবে এবং এভাবে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য ডিগ্রী উল্লেখ করতে হবে। শিক্ষার বিবরণ বুলেট আকারে লিখতে পারেন। বিবরণে কি কি উল্লেখ করতে হবে তার নমুনা নিম্নরূপ-
ক) ডিগ্রীর নাম- এমবিএ
খ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গ) রেজাল্ট- সিজিপিএ-৩.৩৬
ঘ) বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঙ) পাশের সন- ২০১৮
চ) বিষয়/শাখা- হিসাব বিজ্ঞান
এভাবে সর্বশেষ ডিগ্রীর বর্ণনা উল্লেখ করার পর এর পূর্বে যে ডিগ্রী অর্জন করেছেন তা পর্যায়ক্রমে সিভিতে উল্লেখ করতে হবে।
অভিজ্ঞতা (Experience)-
প্রথমে সর্বশেষ চাকরির তথ্য উল্লেখ করতে হবে। তারপর পর্যায়ক্রমে পূর্বের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করতে হবে। অভিজ্ঞতায় কি কি বিষয় উল্লেখ করতে হয় তার নমুনা নিচে তুলে ধরা হলো-
প্রতিষ্ঠানের নাম-
পদবী-
প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা-
চাকরির সময়কাল-
দায়িত্ব (সংক্ষিপ্ত আকারে)-
এভাবে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য অভিজ্ঞতা সিভিতে উল্লেখ করতে হবে।
প্রশিক্ষণ (Training)-
কোন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকলে তা সিভিতে উল্লেখ করতে পারেন। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য পাশ করা ব্যক্তিদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা তাদের চাকরির কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। নতুনদের মধ্যে যত বেশি প্রশিক্ষণ উল্লেখ করবেন অন্যদের থেকে ততো বেশি এগিয়ে থাকবেন। প্রশিক্ষণ উল্লেখ করার ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের বিষয়, প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা ও সময়কাল উল্লেখ করতে হবে।
কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা (Computer Skill)-
বর্তমানে খেয়াল করলে দেখা যায় অফিস সহকারী পদের জন্যও কম্পিউটার পরিচালনার অভিজ্ঞতা আবশ্যক। উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে তো কথাই নেই। অফিসে সাধারণত অফিসিয়াল প্রোগ্রাম যথা- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদি জানা জরুরী। তবে অনেক ক্ষেত্রে এডোবি ফটোশপ, ইলাষ্ট্রাটর ইত্যাদি জানতে হয়। এগুলো জানা থাকলে সিভিতে উল্লেখ করতে পারেন।
পারিবারিক তথ্য (Family Information)-
ক) পিতার নাম
খ) মাতার নাম
গ) জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর
ঘ) ধর্ম
চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম কি?
ভাষাগত দক্ষতা (Language Proficiency)-
সাধারণত আমাদের দেশে চাকরির ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি ভাষা জানার প্রয়োজন হয়। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা তাই এ ভাষায় কথা বলতে আমাদের খুব একটা সমস্যা হয়না। তবে এক্ষেত্রে আঞ্চলিকতার বিষয় রয়েছে। কর্পোরেট কোন অফিসে চাকরির জন্য শ্রুতি মধুর ভাষায় কথা বলতে হয়। এজন্য শ্রুতি মধুর ভাষায় কথা বলার চেষ্টা করা। ইংরেজি ভাষায় কথা বলার দক্ষতা অর্জনের জন্য IELTS, TOEFL ইত্যাদি ভাষা শিক্ষার প্রতিষ্ঠানে ভাষা শিখে থাকলে তার স্কোর সিভিতে উল্লেখ করুন। এছাড়া অন্য কোনো ভাষা জানা থাকলে সেটিও উল্লেখ করতে পারেন।
শখ/পছন্দ (Hobby)–
সিভিতে Hobby বা শখ অংশে বেশিরভাগই উল্লেখ করে থাকেন- আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি, গান শুনতে পছন্দ করি, কবিতা ও গল্প পড়তে পছন্দ করি, খেলা দেখতে পছন্দ করি ইত্যাদি। প্রফেশনাল সিভিতে এ ধরণের শখ বা পছন্দ উল্লেখ করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। কেননা এর মাধ্যমে আপনি ব্যক্তি হিসেবে কেমন তা প্রকাশ পায় না। এর পরিবর্তে এমন কোন শখ বা পছন্দের কথা উল্লেখ করুন যার মাধ্যমে আপনার নিষ্ঠা, সততা ও দায়িত্বশীলতার চিত্র ফুটে উঠে।
রেফারেন্স (Reference)-
অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে ব্যবহার করা রেফারেন্স চাকরি হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পরিচিত যে কোন পেশার উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিকে রেফারেন্স হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে যাকে রেফারেন্স হিসেবে উল্লেখ করবেন অবশ্যই তাকে জানিয়ে বা অনুমতি নিয়ে উল্লেখ করবেন। রেফারেন্সে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হয় তাহলো-
ক) ব্যক্তির নাম
খ) পদবী
গ) প্রতিষ্ঠানের নাম
ঘ) মোবাইল নম্বর
ঙ) ই-মেইল
চ) রেফারেন্স এ উল্লেখিত ব্যক্তির সাথে আপনার সম্পর্ক ইত্যাদি
সিভির তথ্য সম্পর্কে ঘোষণা (Declaration)-
সিভিতে উল্লেখিত সকল তথ্য সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। মিথ্যা বা ভুল তথ্য কোনভাবেই সিভিতে উল্লেখ করা যাবে না। সিভির শেষের দিকে এই মর্মে ঘোষণা করতে হবে যে, আপনার প্রদানকৃত সকল তথ্য সঠিক ও নির্ভুল। অঙ্গীকারের নিচে স্বাক্ষর ও তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
সিভির সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে-
ফন্টের ব্যবহার-
সিভির সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করতে ফন্ট নির্বাচন, কোথায় কত সাইজের ফন্ট ব্যবহার করতে হবে, ফন্টের কালার, কোন কোন অংশ বোল্ড করতে হবে ইত্যাদি বিষয়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভিতে ফন্ট হিসাবে নির্বাচন করতে পারেন- Times New Roman, Arial, Calibri, Tahoma ইত্যাদি। সাধারণ ফন্টের সাইজ ১১ ও হেডিং ফন্টের সাইজ ১৪ ব্যবহার করতে পারেন। হেডিংগুলো অবশ্যই বোল্ড করতে হবে। হেডিংগুলো বড় হাতের অক্ষরে লিখতে পারেন। সিভির টাইটেল বা শিরোনাম এর ফন্ট সাইজ হবে ২৪-২৮, বোল্ড এবং বড় হাতের অক্ষর।
ফন্টের কালার-
প্রফেশনাল সিভিতে ফন্টের কালার হিসেবে অবশ্যই কালো কালার নির্বাচন করতে হবে। তবে কোন ক্ষেত্রে যদি ভিন্ন কালার ব্যবহার করতেই হয় খুবই সিম্পল কালার ব্যবহার করতে হবে।
গ্রাফিক্স এর ব্যবহার-
বর্তমানে প্রফেশনাল সিভিগুলোতে কিছু গ্রাফিক্স এর ব্যবহার করতে দেখা যায়। আপনিও আপনার সিভিতে কিছু গ্রাফিক্স ডিজাইন ব্যবহার করতে পারেন। যেমন- হেডিংগুলোর বাম পার্শ্বে ফন্টের সাইজের সাথে মিলিয়ে বিষয়ভিত্তিক Symbol ব্যবহার করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত গ্রাফিক্স ব্যবহার করে সিভির সৌন্দর্য্যকে নষ্ট করে ফেলবেন না।
কাগজের সাইজ-
প্রফেশনাল সিভিতে স্ট্যান্ডার্ড মাপ A4 (8.27 x 11.69) সাইজের কাগজ ব্যবহার করা উচিত। মার্জিন চারিদিকে ১ ইঞ্চি করে রাখতে হবে।
নির্ভুল সিভি-
কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে। যেমন- বানান ভুল, ব্যাকরণ ও ভাষাগত ভুল, মিথ্যা বা ভুল তথ্য ইত্যাদি। সামান্য ভুলের কারণে নিয়োগদাতা কর্তৃপক্ষ আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা করতে পারেন। তাই সময় নিয়ে নির্ভুলভাবে সিভি তৈরী করুন। সিভি তৈরী করার পর অবশ্যই বার বার পড়ে দেখুন কোথাও কোন ভুল আছে কিনা।
ইন্টারভিউ বোর্ডে যাওয়ার প্রস্তুতি-
কোন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করার পর ইন্টারভিউ কল করলে সেখানে যাওয়ার জন্য কিছু প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। যেমন-
ক) মার্জিত পোশাক পড়তে হবে।
খ) চুল ছোট করতে হবে।
গ) দাঁত পরিস্কার ও ঝকঝকে রাখতে হবে।
ঘ) মুখে দুর্গন্ধ থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ঙ) হাতে পায়ের নখ কাটতে হবে।
চ) ঘামের দুর্গন্ধ হলে পারফিউম ব্যবহার করতে হবে।
ছ) ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে ইত্যাদি। চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
পরিশেষ-
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি।
আমি একজন শিক্ষার্থী।এই আর্টিকেলটি পড়ার আগে আমার সিভি সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা ছিল না। কিন্তু এই আর্টিকেলটি পড়ার পর, আমি সিভির
প্রকার ও নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি। এখন আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস, আমি এই নিয়মে সিভি বানালে,শতভাগ উপকৃত হব।
এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর হয়েছে কন্ঠেন।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। CV যে কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কনটেন্টা না পড়লে বুঝতে পারতাম না। আশা করি সবাই কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন ইনশাল্লাহ।
সত্যিই চমৎকার উপস্থাপনা। সিভি কাকে বলে, কত প্রকার, প্রতিটি প্রকারের বিস্তারিত জানতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। প্রয়োজন অনুসারে সিভিতে উপস্থাপনার বিষয় সমূহ কি হবে সেটা জানা ছিলনা, যা এই লেখা পড়ে জানতে পারলাম। আমি পড়ালেখা শেষ করে বর্তমানে চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমার মনে হয় ইনশাআল্লাহ এখন ভালোমানের সিভি তৈরি করতে পারব।
“””বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির”””।আর চাকরি মানেই সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে cv যে কত গুরুত্বপূর্ণ এই কনটেন্টি নাপড়লে বুঝতে পারতাম না। তাই আমি কনটেন্টির লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, কারণ তিনি বিভিন্ন প্রকার সিভি এবং তার গুরুত্ব অসম্ভব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। আশা করি আমার মত আপনারাও এ কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরি পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হয় আর আবেদন করার জন্য CV দরকার হয়। CV বা জীবন বৃত্তান্ত ছাড়া চাকরিতে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। আমরা অনেকেই একটি চাকরির আশা করি। কিন্তু চাকরির জন্য আবেদন করেও রিজেক্ট হতে হয়।এর প্রধান কারণ সঠিকভাবে CV লিখতে না পারা অথবা লিখতে পারলেও গতানুগতিক পদ্ধতিতে লেখা। চাকরি পেতে হলে সুন্দরভাবে CV তৈরি করা অতীব প্রয়োজন। এখানে CV তৈরির বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। যা সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।
আসসালামু আলাইকুম।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো সিভি।তার পাশাপাশি আনুষাঙ্গিক কাগজ পএ জমা দিতে হয়।সেই ক্ষেএে ভালো মানের বা প্রফেসনাল লুকের সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ক্ষেএে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরন দেখেই নিয়োগকারী কতৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে পজেটিভ ধারনা পূষন করে থাকে।সে ক্ষেএে অনেক সময় সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন।সিভিতে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় না দিয়ে নিজের ইমেজ বজায় থাকে এমন প্রফেসনাল সিভি তৈরি করা উচিত।
মোটকথা, বৈবাহিক জীবন থেকে চাকরি জীবন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিভি যে কতো প্রয়োজন এই কন্টেন্টি না পড়লে বুজতে পারতাম না।
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ, তিনি বিভিন্ন প্রকার সিভি তৈরির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য।
আমি মনে করি, যারা চাকরি প্রার্থী তারা এই কন্টেন্টি পরে অনেক উপকৃত হবেন।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে।প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি..সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে।সিভি ই যেনো যে কোন ক্যান্ডিটেট এর মুখদর্পন।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারন চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক সময় নিজেকে সিভিতে উপস্থাপনের উপর নির্ভর করে। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারন চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক সময় নিজেকে সিভিতে উপস্থাপনের উপর নির্ভর করে। কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ।
CV শব্দটি লাতিন ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ “জীবনের কোর্স”।CV বা Curriculum Vitae হলো একটি বিস্তারিত দলিল, যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য ধারণ করে। এটি মূলত চাকরির জন্য আবেদন করার সময় ব্যবহার করা হয় | একটি ভালো সিভি লেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম মেনে চলা উচিত। লেখক এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন |
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত ধারাগুলোতে সিভির সুন্দর সুন্দর নমুনা তুলে ধরার জন্য লেখকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্ঠেন উপহার দেওয়ার জন্য৷ লেখক চাকরি এবং বিবাহের বিষয়টি পৄথকভাবে উপস্থাপন করেছেন সুন্দর ভাবে ৷ আমাদের নৈতিক দায়িত্ব লেখাটি শেয়ার করা নিষ্চয় প্রতিনিয়ত আমাদের এই প্রজন্মের কেউ না কেউ আছে চাকরি কিংবা বিবাহের জন্য cv প্রদান করছেন এ কেত্রে আমরা হতে পারবো তার সহযোগী ৷
মূলত, সিভি হলো আপনার শিক্ষাগত ও পেশাগত জীবনের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ, যা আপনাকে পছন্দের চাকরির জন্য প্রস্তুত করে।চাকরির জন্য একটি ভালো সিভি (CV) লেখার জন্য কিছু সাধারণ নিয়ম রয়েছে যা লেখক এই কন্টেন্টটিতে অনেক সুন্দরভাবে বিশ্লেষন করেছেন। আপনার সিভি লেখার সময় এই নিয়মগুলি মেনে চললে আপনি একটি পেশাদার এবং কার্যকর সিভি তৈরি করতে পারবেন।
চাকুরী প্রত্যাশীদের সি,ভির মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানে নিজেকে উপস্থাপন করতে হয়। সে জন্য সি,ভি তৈরির ক্ষেত্রে হতে হবে যথেষ্ট সচেতন।কনটেন্টের মধ্যে সঠিক সি,ভি তৈরীর নিয়ম এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি চাকরি প্রত্যাশীরা এ লেখার দ্বারা উপকৃত হবে। এবং সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে ইনশাআল্লাহ্।
সিভি বা রেজ্যুমে হলো এমন একটি ডকুমেন্ট, যা আপনার পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং দক্ষতার সংক্ষিপ্তসার প্রদান করে। এটি একজন চাকরিপ্রার্থী এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে প্রথম সংযোগ তৈরি করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন। সিভিতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা, বিশেষ দক্ষতা এবং কোনো পুরস্কার বা সম্মাননার উল্লেখ থাকা উচিত। সঠিক শব্দচয়ন ও প্রেজেন্টেশনে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার পেশাগত মান ও দক্ষতার প্রতিফলন করে। ধন্যবাদ এমন একটি আর্টিকেল প্রকাশ করার জন্য।
আমি সিভি সম্পর্কে তেমন কিছু জানতাম না | সত্যিই এখান থেকে অনেক কিছু শিখেছি | ধন্যবাদ লেখককে | অনেক ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য |
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে।প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। CV ছাড়া আজকাল চাকরি নেওয়া অসম্ভব। আজকাল চাকরি মানেই হচ্ছে সিভি। কন্টেন্টটিতে সিভি কয় প্রকার কি কি সিভি তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে সব কিছু সুন্দর ভাবে লিখে দিয়েছে।
চাকরি জীবনের প্রথম ধাপ হলো সিভি ।সিভি কিভাবে সুন্দর গুছানোভাবে লিখতে হয় এ কনটেনটিতে সুন্দর করে তা তুলে ধরা হয়েছে।
এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন। সিভিতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা, বিশেষ দক্ষতা এবং কোনো পুরস্কার বা সম্মাননার উল্লেখ থাকা উচিত
চাকরি জীবনের প্রথম ধাপ হলো সিভি । সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি তৈরির সময় বানান ও ব্যাকরণগত ভুল পরিহার করতে হবে এবং প্রাসঙ্গিক ও সত্য তথ্য সংযুক্ত করতে হবে। ইন্টারভিউ প্রস্তুতির জন্য মার্জিত পোশাক পরা, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং সঠিক প্রস্তুতি নেওয়ার বিষয়গুলিও এখানে উল্লেখ করা হয়েছে l অনেক ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য |
নির্ভুল তথ্যবহুল CV(curriculum vitae) চাকুরীর ক্ষেত্রে বেশি উপযোগী। সিভিতে প্রার্থীর নাম, ঠিকানা , শিক্ষাগত যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয় । যার মাধ্যমে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে। তাই যেকোনো ক্যাটাগরির সিভি হোক না কেন উক্ত সিভি তৈরি্র কন্টেন্টটির নিয়মাবলী একটি পূর্ণাঙ্গ সিভি তৈরিতে সাহায্য করবে।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে।চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে।প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়।যার মাধ্যমে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান এই সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে।সিভি কিভাবে সুন্দর গুছানোভাবে লিখতে হয় এ কনটেন্টটিতে সুন্দর করে তা তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
বর্তমানে যেকোন চাকরির জন্য অবশ্যই সিভি জমা দিতে হয়। সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্ত আমরা অনেকেই কিভাবে সিভি নির্ভুলভাবে এবং একটু ভিন্নতা বজায় রেখে বানাতে হয় তা জানি না। চাকরি লাভের ক্ষেত্রে একটি ভাল সিভি অবশ্যই থাকতে হবে। তাই আমাদের সবার উচিত ভাল চাকরির জন্য সঠিক ও সুন্দর সুগঠিত একটি সিভি বানানো।
চাকরি পাওয়া না পাওয়া সম্পূর্ণ নির্ভর করে একটা CV এর উপর। CV মানে একটা মানুষের জীবন বৃত্তান্ত, যেখানে তার জীবনের সব সফলতা উল্লেখ করা থাকে,তাই CV গুরুত্ব্য অপরিসীম।
চাকরি,বিয়ে বা অন্য কোনো কাজ যাই করেন না কেনো।
আপনার কাছে আগেই cv চাইবে।যেখানে আপনি আপনার সম্পর্কে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে সব লিখবেন।আর এর জন্য আপনাকে cv তৈরি করতে হবে।
আর একটি cv তৈরি করতে অনেক বিষয় জানতে হয়। সেসব অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েই এই কনটেন্টটি লেখা।
যারা cv তৈরি করতে জানেন না তারা এটা পড়ে কিভাবে cv তৈরি করতে হয় জেনে নিন।
আশা করি উপকৃত হবেন।
একটি সুন্দর সিভি চাকরি প্রার্থীকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারে।
চাকরির জন্য সঠিকভাবে সিভি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সিভি হলো প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, এবং অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে উপস্থাপনের একটি মাধ্যম। প্রফেশনাল লুকের এবং সঠিকভাবে লেখা সিভি অনেক সময় চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। বানান ভুল এবং মিথ্যা তথ্য এড়িয়ে সঠিক নিয়ম মেনে সিভি তৈরি করা উচিত যাতে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের কাছে প্রার্থী সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হয়।
চাকরির বাজারে একটি প্রফেশনাল
নির্ভুল ও সুন্দর সিভি ভাল চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।কারন,কোন ব্যক্তি যখন চাকরির জন্য আবেদন করে তখন উক্ত ব্যক্তি তার জীবন বৃত্তান্ত তার সিভির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলে।তাই সিভি লিখতে হবে প্রফেশনাল ভাবে যাতে নিয়োগকারির নিকট নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়।যেহেতু সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে।এই কন্টেন্ট এ একটি প্রফেশনাল লেভেলের সিভি তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করা হয়েছে, যেটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে।
সিভি একটি অতি পরিচিত সম্ভব। কিন্তু আমারা অনেকেই জানি না সিভি কিভাবে লিখতে হয়।চাকরির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার সিভিকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা ।আপনি যদি আপনার সিভি কে সঠিক নিয়মে না লেখেন তাহলে আপনার সিভিটি রিজেক্ট হতে পারে। তাহলে কিভাবে লিখবেন , আপনার জন্য কোন সিভি দরকার ,সিভি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
উপরোক্ত আর্টিকেলটি পড়ে যে বিষয়গুলো আমরা সহজেই আয়ত্ত করতে পরবো-
চাকরির জন্য CV তৈরির সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা জরুরি,
যে নিয়মগুলো মাথায় রেখে CV তৈরি করলে চাকরির জন্য আকর্ষণীয় CV তৈরি করা যায় এবং নিখুঁতভাবে CV লেখার কৌশল সম্পর্কে জানা যায় ইত্যাদি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এভাবেই আমাদের মাঝে নতুন নতুন গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল তুলে ধরার জন্য।
চাকরির জন্য CV তৈরির সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা জরুরি,
যে নিয়মগুলো মাথায় রেখে CV তৈরি করলে চাকরির জন্য আকর্ষণীয় CV তৈরি করা যায় এবং নিখুঁতভাবে CV লেখার কৌশল সম্পর্কে জানা যায় ।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য সিভি প্রফেশনাল মানের হতে হয়। আমরা অনেকেই সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানিনা। যারা সঠিক ভাবে সিভি লেখার নিয়ম জানতে চাই তাদের জন্য এই লেখাটি উপকারী ভূমিকা পালন করবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর বিষয় উপস্থাপন করার জন্য।
Curriculum Vitae বা CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।চাকরি হওয়ার পেছনে cv অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।চাকুরী প্রত্যাশীদের cv মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানে নিজেকে উপস্থাপন করতে হয়। প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত cv উপর।
সে জন্য cv তৈরির ক্ষেত্রে হতে হবে যথেষ্ট সচেতন।এই কনটনটিতে একটি প্রফেশনাল লেভেলের cv তৈরি করার প্রক্রিয়া খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন।
সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে। এই কন্টেন্ট এ একটি প্রফেশনাল লেভেলের সিভি তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করা হয়েছে, যেটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে।
চকরি জীবনে প্রবেশের প্রথম ধাপ হলো সিভি। সিভিতে একটি মানুষের জীবনভিত্তান্ত ও যোগ্যতা প্রকাশ পায়। তাই হতে হবে সঠিক এবং নির্ভুল। এখানে সঠিক নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমানে প্রতিযোগিতা মূলক যুগে চাকরী হোক বা বিয়ে সবক্ষেত্রেই সিভি বা বায়োডাটা কম্পালসারি একটা বিষয়!সিভি লেখার দক্ষতা যার যত বেশী চাকরীর ও বিয়ের বিষয়ক গ্রহনযোগ্যতা তার তত বেশী! কিন্তু সমাজে বিভিন্ন মিয়ার আশ্রয়ে গঠিত সিভি নির্মাণে লর্ড ফলে যোগ্যরা যেমন চাকরী থেকে বঞ্চিত হয় তেমন অনেকেই সঠিক জীবনসঙ্গীও পায় না,ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বারবার,তাই সিভি লেখার গুরুত্ব ও তথ্যসংগ্রহে সত্যতা সহ উপরিল্লেখিত কন্টেন্টে পয়েন্ট টু পয়েন্ট আলোচনা করা হয়েছে!আশা করি সকলের কাজে লাগবে,শুকরিয়া লেখককে,জাঝাকুমুল্লাহ খায়রন🌺🌺
CV is the first element to enter the working life. From the beginning of a person’s life CV includes educational qualification, proper information, family information. Getting a job in an organization depends on a beautiful and elegant CV. There are several rules to follow in creating a CV which are nicely presented in the following content.
যেকোনো ধরনের চাকরি বিশেষ করে বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে CV খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এই CV যাচাইয়ের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে অসংখ্য প্রার্থীদের মধ্য হতে কর্মী বাঁচাই করা হয় । তাই সঠিক, ভালো মানের বা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা খুবই জরুরি । সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। কিন্তু অনেকেই সঠিকভাবে এটি তৈরি করতে অপারগ । তাই সঠিকভাবে CV তৈরি করা খুবই জরুরি । উক্ত কনটেন্টটিতে সিভি তৈরির নিয়ম সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানাই । খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট ।
আসসালামু আলাইকুম, আমরা সবাই কম বেশি সবাই সিভির সাথে পরিচিত। সিভি একজন মানুষের পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এককথায় জীবন বৃত্তান্ত খোলাসা করা থাকে। প্রত্যেক মানুষেরই সিভি রয়েছে। আর এই সিভি সাধারণত আমরা চাকরি ও বিবাহের সময় প্রয়োজন মনে করি,কিন্তু এটা সবারই থাকা প্রয়োজন কারন এটি ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করে। সুতরাং এই সিভির প্রকার ও সিভি লেখার নিয়ম কানুন জানা আমাদের সবারই জরুরী। প্রফেশনাল পর্যায়ে সিভি লেখার কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে, যাহা একজন চাকুরী প্রার্থীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচের আর্টিকেল এ সিভির প্রকার, সিভির গুরুত্ব ও লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে পড়ুন ⤵️
যেকোন চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।একটি সুন্দর সিভি চাকরি প্রার্থীকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারে। একটি প্রপেশনাল সিভি কিভাবে তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে এ কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য CV একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।CV র মাধ্যমে একজন চাকরি প্রত্যাশীর ব্যক্তিত্ব ও যোগ্যতা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়, তবে সেটি সঠিক নিয়মে, সঠিক তথ্যসমৃদ্ধে তৈরিকৃত CV হতে হবে। উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে সঠিক নিয়মে CV তৈরির নিয়মগুলো বিস্তারিত এবং অত্যন্ত সুন্দরভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল প্রকাশ করার জন্য।
আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি। বর্তমান যুগে সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে না পারলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কম। এই কনটেন্ট পড়ে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।
নিবন্ধটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পাঠকের জন্য অত্যন্ত শিক্ষণীয়। চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে সঠিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণের গুরুত্ব অপরিসীম, এবং এটি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রধান ফ্যাক্টর। সিভির ক্ষেত্রে তিনটি প্রধান ভুল—গতানুগতিক ধরণের সিভি, বানান ভুল, এবং মিথ্যা তথ্য প্রদান—প্রার্থীদের ইন্টারভিউতে ডাকা না হওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এই ভুলগুলো সহজেই এড়ানো যায় যদি আমরা সঠিক নিয়ম মেনে সিভি তৈরি করি। একটি ভালো সিভি তৈরি করা শুধু চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ নয়, বরং এটি আমাদের দক্ষতা এবং যোগ্যতা সঠিকভাবে উপস্থাপনের একটি মাধ্যম। সিভিতে নিজের সঠিক তথ্য প্রদান এবং বানান ভুল এড়ানো অত্যন্ত জরুরি।এটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং তাদের সিভি ও ইন্টারভিউ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে দিকনির্দেশনা প্রদান করবে।
চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় সি ভি লেখার নিয়ম বর্ণনা করার জন্য ।
বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয় l নির্ভুল তথ্যবহুল CV(curriculum vitae) চাকুরীর ক্ষেত্রে বেশি উপযোগী। সিভিতে প্রার্থীর নাম, ঠিকানা , শিক্ষাগত যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয় । যার মাধ্যমে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে। তাই যেকোনো ক্যাটাগরির সিভি হোক না কেন উক্ত সিভি তৈরি্র কন্টেন্টটির নিয়মাবলী একটি পূর্ণাঙ্গ সিভি তৈরিতে সাহায্য করবে।
প্রতিটি ব্যক্তির দৈনন্দিন চাহিদা মেটানোর জন্য কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। সে কাজের যোগ্যতা,কর্মদক্ষতার বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে সিভি। চাকরির ব্যতীত বৈবাহিক জীবনে পা দেয়ার জন্যেও শিবির গুরুত্ব সিভির গুরুত্ব রয়েছে। তবে এই চাকরির সিভি এবং বিবাহর সিভির মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। সঠিক জায়গায় সঠিক তথ্য প্রদানে ভুল ত্রুটি দেখা দিলে সেই নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য হাসিল করাটা সম্ভব হয় না। তাই সিভির সঠিক নিয়ম জেনে সিভি তৈরি করার প্রয়োজন।
ধন্যবাদ লেখককে সিভি নিয়ে বিস্তারিত লেখার জন্য। উপকারী একটি কন্টেন্ট
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে।প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি জমা দেওয়া। এই কন্টেন্টটি তে সিভি সহ আরও আনুষঙ্গিক বিষয়ে খুবই সুন্দরভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। একজনের শিক্ষা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা সব সিভিতেই তাকে। তাই একটি নির্ভুল সিভির অনেক প্রয়োজন।আপনার এই আর্টিকেল এ কিভাবে নির্ভুল সিভি বানান যায় তার সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে দেওয়ার জন্য।
চাকরির জন্য একটা সুন্দর সিভি তৈরি করা খুবই প্রয়োজন। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের চাকরি পাওয়া নির্ভর করে একটি সুন্দর সিভির উপর। সিভি সুন্দরভাবে তৈরি করতে গেলে কিছু নিয়ম-কানুন অবশ্যই জানতে হয়। উপরের কনটেন্টটি খুবই উপকারী। লেখককে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর সিভি করার জন্য উপরে কনটেন্টটি খুবই দরকারি।
The first issue we encounter when starting our careers is our CV. A person’s CV comprises their educational background, accurate facts, and family history from the beginning of their life. A CV that is attractive and sophisticated is essential to getting hired by a company. The following content presents some guidelines for constructing a CV in an organized and professional manner.
প্রচলিত আছে,”আগে দর্শনধারী পরে গুন বিচারী”।CV টা হচ্ছে যে কোন চাকুরী প্রত্যাশীদের আয়নার মতো। CV দেখেই কোম্পানি প্রার্থীর নাম,ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রভৃতি জানতে পারে।একটা স্মাট সিভি নিয়োগকারীকে আকৃষ্ট করে।সিভি জবের জন্য ও হয় এবং বিবাহের জন্য ও হয়ে থাকে। তবে জবের ক্ষেত্রে সিভি মাপ অনুযায়ী এবং কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে। অর্থাৎ প্রার্থীর নিজের ডিটেইলস উল্লেখ থাকবে। ভাই বোন, চাচা মামার ডিটেইলস আসবে না।আর বিবাহের সিভির ক্ষেত্রে বংশ মর্যাদা সহ সবকিছু চাইলে উল্লেখ করতে পারবেন।মোদ্দকথা, সিভিতে জীবন বৃত্তান্ত উল্লেখ থাকবে।
উপরের কন্টেন্টটি খুবই তথ্যবহুল এবং সময়োপযোগী।
ধন্যবাদ স্যার। অনেক উপকারী লেখা। সি ভি লেখার সঠিক নিয়মগুলো জানতে পারলাম।
চাকরির আবেদনের জন্য সঠিকভাবে CV তৈরি করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। CV তৈরির মাধ্যমে ব্যক্তির দক্ষতা ও যোগ্যতা ফুটে ওঠে। যথাযথভাবে CV তৈরিই কাঙ্ক্ষিত চাকরি পেতে সাহায্য করতে পারে।
আর্টকেলটির মাধ্যমে প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম এবং কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার সার্বক বিষয় সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।
CV বা Curriculum Vitae বলতে আমরা জানি, একজন চাকরি প্রার্থির পূর্ণ জীবন বৃত্তান্ত। CV হলো একটি চাকরি পাওয়ার প্রথম এবং প্রধান ধাপ। তাই এই CV টি হতে হবে সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত। আধুনিক যুগে চাকরি বাজারে একটি CV তৈরীর জন্য বেস কিছু নিয়ম বা ফরমেট ব্যবহার করতে হয়। যেমনঃ- শিরোনামে নিজের নাম উল্লেখ করা। শিরোনামে নিজের নাম উল্লেখ থাকলে সিভির মানটা অনেক গুনে বেড়ে যায়। এরপর পর্যায়ক্রমে মোবাইল নম্বর, হোয়াটস্এ্যাপ নম্বর, ই-মেইল, ফেসবুক প্রোফাইল লিংক, জন্ম তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ করা। এছাড়া বর্তমানে আমরা প্রফেশনাল CV তে কিছু গ্রাফিক্স এর ব্যবহার করতে পারি। পরিশেষে আমরা বলতে পারি , একটি চাকরি মানেই CV । চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার বাতিল হয়। কনটেন্টটিতে একটি চাকরির জন্য CV কতটা গুরুত্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সে বিষয়ে লেখক সুন্দর ভাবে উপাস্থাপন করেছেন। লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয় l নির্ভুল তথ্যবহুল CV(curriculum vitae) চাকুরীর ক্ষেত্রে বেশি উপযোগী। সিভিতে প্রার্থীর নাম, ঠিকানা , শিক্ষাগত যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয় । যার মাধ্যমে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে।সিভি জবের জন্য ও হয় এবং বিবাহের জন্য ও হয়ে থাকে।প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
CVচাকরির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভির মাধ্যমেই একজন প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। তাই সিভি তৈরিতে খুব সর্তকতার সাথে তৈরি করতে হবে।
আমরা কিভাবে সিভি তৈরি করতে পারি তা লেখক উক্ত কনটেন্টে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন। লেখককে অস্যংখক ধন্যবাদ
সিভি হল এমন একটি ডকুমেন্ট, যা আপনার পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং দক্ষতার সংক্ষিপ্তসার প্রদান করে। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে পেশাগত পর্যায়ে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুন্দর সিভি চাকরি প্রার্থীকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য |
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি।বতর্মান সময়ে চাকরির পাশাপাশি বিয়ের জন্য ও ভাল মানের সিভি প্রয়োজন হয়। সিভি তৈরির সকল দিক নিদর্শনা এই কন্টেন্টে আছে । মাশাআল্লাহ,আপনার কন্টেন্টিতে সিভি বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারনা নিয়ে যে কেউ উন্নত মানের সিভি তৈরি করতে পারবেন,ইনশাআল্লাহ। এই কন্টেন্ট টি অনেকে উপকৃত হবে।
CV হচ্ছে সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য CV সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল CV তৈরী করা উচিত। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।কন্টেন্টিতে অত্যন্ত সুন্দরভাবে লেখক CV উল্ল্যেখ করেছেন,যেটা প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশির জানা উচিত।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। CV নিয়ে অত্যন্ত চমৎকার একটি কন্টেন্ট ছিল এটি। যে কোন ধরনের চাকুরির আবেদনের জন্য CV তৈরী করতে হয়। চাকুরি লাভের জন্য কিভাবে নিজের একটি সুন্দর CV তৈরী করতে হবে তা অত্যন্ত সুন্দর ও স্পষ্ট ভাবে এই কন্টেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে। এই কন্টেন্টটি পড়লে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং নিজের জন্য একটি সুন্দর CV তৈরী করতে পারবেন বলে আশা করি।
চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় সি ভি লেখার নিয়ম বর্ণনা করার জন্য ।
চাকরি পেতে সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে হলে প্রফেশনাল লুকের সিভি জমা দেওয়া প্রয়োজন। প্রফেশনাল সিভি না বানাতে পারলে চাকরি পাওয়া কঠিন হতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, তিনটি কারণে প্রার্থী ইন্টারভিউতে ডাক পায় না: গতানুগতিক সিভি, বানান ভুল, এবং মিথ্যা তথ্য। তাই সঠিকভাবে সিভি লেখার নিয়ম জেনে, ভালো মানের সিভি তৈরি করা উচিত।
উপরের কন্টেন্টে চমৎকারভাবে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে
চাকরী হওয়ার জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভি তৈরি করার ব্যাপারে এই লেখাটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
সিভি বা কারিকুলাম ভিটা হলো যেকোনো চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম পদক্ষেপ। এজন্য সিভি সুন্দর হওয়া চাই। সিভি দেখেই মানুষের চাকরি হয় আবার চাকরি রিজেক্ট হতে পারে এই সিভির কারণেই। সিভি লেখার কিছু নিয়ম আছে সেগুলো জানা খুবই জরুরী। যেকোনো আকর্ষণীয় cv হলে চাকরি পেতে অনেক সুবিধা হয়। আবার সিভিতে কিছু ভুল তথ্যের কারণে চাকরি থেকে বাদ চলে যায়। এজন্য সুন্দর ভাবে সঠিক ভাবে সিভি লেখা এবং সিভির নিয়ম গুলো জানা খুবই জরুরী যা এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে সহজেই জানা যায়। সুতরাং আজকের কন্টেনটটি খুবই দরকারী একটি কন্টেন্ট।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারন চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক সময় নিজেকে সিভিতে উপস্থাপনের উপর নির্ভর করে। কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে|||
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। যে কোন সরকারি বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। আর সেই চাকরিটা অবশ্যই একটি প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়মের উপর নির্ভর করে। চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
In today’s time, a CV or curriculum vitae is the key to finding a job for an individual. A good CV includes essential information about a person, including their biography, along with pertinent details for job applications.There are some important rules to follow to create an effective CV that significantly aids an individual in their job search and advances their career prospects. Professionalism and proficiency are crucial in attaining credibility and skills acquisition in one’s profession. The effective role of a CV lies in how it presents an individual to prospective employers, enabling them to understand the candidate better through their presentation. Therefore, it’s essential to have the skill to create a high-quality CV, and this article serves as a vital resource for that purpose.
CV বা Curriculum Vitae বলতে আমরা জানি, একজন চাকরি প্রার্থীর পূর্ণ জীবন বৃত্তান্ত। CV হলো একটি চাকরি পাওয়ার প্রধান ধাপ। তাই এই CV টি হতে হবে সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত। এই কন্টেন্ট পড়ে CV সম্পর্কে অনেককিছু জানতে পারলাম।
সিভি দেখে একটা মানুষের রুচিশীলতা বা তার অবস্থান সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়।আর এরকম একটা সিভি যে কোন চাকরীর ক্ষেত্রেই গ্রহনীয়।
এই কন্টেন্ট টি পড়ে যে কোন মানুষ চাইলে সুন্দর একটা সিভি তৈরি করতে পারে। সত্যিই কন্টেন্ট টি সময়োপযোগী।
আস্সালামু আলাইকুম।
CV (Curriculum Vitae) যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত।আমরা কম-বেশি সকলেই মনে করে চাকরি মানেই সিভি।এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করে।
এছাড়া বর্তমানে অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার করা হয়। তন্মধ্যে দুটি গুরুত্বপূর্ণ। যথা-
ক) চাকরির সিভি
খ) বিবাহের সিভি
সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
লেখক এই আর্টিকেলে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করেছেন।যারা এটি পড়বেন তারা উপকৃত হবেন। সিভি তৈরি করার পূর্বে উনার এই লেখাটি পড়া উচিত।
আমাদের জীবনে চলার পথে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয়। এক্ষেত্রে প্রথমত আমাদের দরকার একটি নির্ভুল ও ভালো মানের সিভি লিখতে জানা। আমরা অনেকেই সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে জানি না। সে ক্ষেত্রে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আমরা চাকরির বাজারে পিছিয়ে যায়। আকর্ষণীয় সিভি লেখার কারণে চাকরী সহ বৈবাহিক ক্ষেত্রে আমরা এগিয়ে থাকতে পারি ।
তাই আমাদের সকলের উচিত নির্ভুলভাবে সিভি লেখার নিয়ম রপ্ত করা। এই কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে আপনারা সকলেই এ বিষয়ে অবগত হতে পারবেন।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।সিভি হল এমন একটি ডকুমেন্ট, যা আপনার পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং দক্ষতার সংক্ষিপ্তসার প্রদান করে। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে পেশাগত পর্যায়ে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুন্দর সিভি চাকরি প্রার্থীকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য |
চাকরি মানেই সিভি।অর্থাৎ সরকারি বা বেসরকারি যেকোনো চাকরিতে সিভি দিতে হয়। সিভির উপর নির্ভর করে চাকরিটি হবে কিনা। তাই সুন্দর করে সঠিক নিয়মে সিভি তৈরি করা উচিত।
আমরা যে কোন প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ অফিস – আদালত, কল-কারখানা, দোকান – পাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসা-মসজিদ ও মিল-ফ্যাক্টরি ইত্যাদিতে যদি নিজেকে ঢুকাতে বা নিজের জন্য সেখানে কিছুটা আয়ের জায়গা তৈরি করতে চাই, তাহলে CV টা আমার অবশ্যই লাগবে। কেননা তাতে আমার অনেক তথ্য দেয়া থাকে। যার দরুণ তারা আমাকে তাদের ঐ কর্য ক্ষেত্রে নিয়োগ দিয়ে থাকে। আর ঐ তথ্য নির্ভুল হওয়া অপরিহার্য। তা নাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। আরো বিস্তারিত আলোচনা উপরের কন্টেন্টে দেয়া আছে। সবার জন্য খুবই চমৎকার একটি কন্টেন্ট।
বর্তমান সময়ে চাকরির জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সঠিক নিয়মে প্রফেশনাল নির্ভুল সিভি লিখতে পারলে চাকরির ক্ষেত্রে এক ধাপ এগিয়ে থাকা যায়।পেশাগত জীবন থেকে শুরু করে বৈবাহিক জীবন পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে সিভির ভূমিকা অনস্বীকার্য।এটি আমাদের জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরে।কিন্তু আমরা অনেকেই সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে জানিনা।ফলে আমরা অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাই।এই কনটেন্ট পড়ার মাধ্যমে আপনারা সকলেই সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে পারবেন বলে আশা করছি।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি প্রয়োজনীয় কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
যেকোনো চাকরির একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো সিভি।Cv এর পরিপূর্ণরূপ হচ্ছে curriculum Vita. বিশেষ করে যে কোন সরকারী বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।আর এই কনটেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত খুঁটিনাটি যা কিছু প্রয়োজন তার সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়েছে।যা আমাদের ব্যক্তিজীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। চাকরি ছাড়াওযেকোনো প্রয়োজনে আমাদের একটি সিভি প্রয়োজন হয়। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর কনটেন্টটি লেখার জন্য।
CV বা সিভি শব্দের পূর্নাঙ্গ অর্থ হলো কারিকুলাম ভাইটা বা জীবন বৃত্তান্ত। একজন মানুষ তার নিজেকে উপস্থাপন করার জন্য সিভি একটি উপযুক্ত মাধ্যম। এখানে উপস্থাপন বলতে চাকরী প্রতিষ্ঠান,বিয়ে এমন সব জায়গার কথা বুঝানো হয়েছে। একজন কেন্ডিডেটকে চাকুরির জন্য ডাকার প্রথম পদক্ষেপ হলো সিভি সংগ্রহ করা।যে প্রার্থীর সিভি যতটা আকর্ষণীয় তার চাকরী পাওয়ার চান্সের তত বেশি।এমন অনেক শিক্ষিত তরুন তরুণীরা আছেন যাদের অনেক ভালো একাডেমিক রেজাল্ট, এক্সপেরিয়েন্স থাকা স্বত্বেও বেকার বসে আছেন এর পিছনে একটি উপযুক্ত কারন হলো সিভি লেখার নিয়মনীতি না জেনেই সিভি ড্রপ করা।যা প্রথম বাছাই পর্বেই বাতিল হয়ে যায়। অনেক সময় প্রার্থী নিজেও জানেনা কেন তার ইন্টারভিউর কল আসতেছেনা।আজকের আর্টিকেলটি টোটাল সিভি নিয়ে এতো বিশদ আলোচনা করেছে যে আশা করা যায় সিভি রিলেটেড কোন প্রশ্ন আর বাকি নেই।সিভির প্রকারভেদ সহ কত রকম সিভি কত জায়গায় কিভাবে সাবমিট করতে হয় তার পরিপূর্ণ একটি ধারনা পেলাম লেখকের এই আর্টিকেলটিতে।চাকুরির জন্য কিংবা বিয়ের জন্য আশা করা যায় নিয়ম মেনে সিভি লিখতে পারলে নিরাশ হতে হবেনা। এতো চমৎকার একটি লেখা পড়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা সেই সাথে সুন্দর এবং সময়োপযোগী এমনসব লেখা সামনে পড়ার আগ্রহ জানিয়ে অনুরোধ পেশ করলাম।ইনশাআল্লাহ সামনে আরো চমৎকার লেখা নিয়ে হাজির হতে পারেন এই দোয়া করি।
CV শব্দটি লাতিন ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ “জীবনের কোর্স”।CV বা Curriculum Vitae হলো একটি বিস্তারিত দলিল, যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য ধারণ করে। এটি মূলত চাকরির জন্য আবেদন করার সময় ব্যবহার করা হয় |কিন্তু আমরা অনেকেই সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে জানিনা।ফলে আমরা অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাই।এই কনটেন্ট পড়ার মাধ্যমে আপনারা সকলেই সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে পারবেন বলে আশা করছি।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি প্রয়োজনীয় কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম ধাপ হচ্ছে সিভি। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে একজন ব্যাক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সিভিতে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে। একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর ও মার্জিত সিভির উপর। নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে এই নিয়মগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করছি সকালেই অপকৃত হবে।
সিভি অর্থ হলো জীবন বৃত্তান্ত। এর মাধ্যমে একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে পেশাগত জীবনের সকল তথ্য সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়।বর্তমানে বিয়েতে ও সিভির দরকার পড়ে। তবে সবাই সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানে না। উক্ত কন্টেন্ট এ সিভি লেখার নিয়ম কানুন,সিভির প্রকারভেদ ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে সবাই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য
সিভি(CV) হচ্ছে একজন ব্যক্তির তথ্যের প্রতিচ্ছবি। এর মাধ্যমে একজন চাকরি প্রত্যাশীর ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়। তবে সেটি তৈরি করতে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করতে হবে এবং উপযুক্ত তথ্য সমৃদ্ধ হতে হবে।
চাকরি হওয়ার পেছনে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি সুন্দর CV সুন্দর মনের মানুষের পরিচয় বহন করে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর কনটেন্টি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি..সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে।একটি সুন্দর CV সুন্দর মনের মানুষের পরিচয় বহন করে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর কনটেন্টি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
কোথাও চাকরি করতে হলে অবশ্যই নিজেকে তাদের সাথে পরিচয় করাতে হয়।আর পরিচয়ের মাধ্যম ই হলো সি ভি বা (কারিকুলাম ভিটা)।চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রফেশনাল একটি সি ভি অবশ্যই দরকার। সি ভি দ্বারা একজন ব্যক্তি নিজেকে ফুটিয়ে তোলে এবং নিয়োগ কারি তাকে চাকরির জন্য ডেকে থাকেন।তাই চাকরি পেতে হলে সি ভি হতে হবে উপরের আর্টিকেল অনুযায়ী।
বাংলাদেশের চাকরির প্রতিযোগিতামূলক বাজারে যেকোন চাকরি আবেদনের পর ইন্টারভিউর জন্য একটি প্রফেশনাল সিভি বা রেজ্যুমে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।আপনাকে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে আপনার সিভি হচ্ছে এমপ্লয়ারকে ইমপ্রেস করার প্রথম উপায়।চাকরি মানে সিভি।উক্ত আর্টিকেলটিতে একটি আর্দশ এবং আকর্ষণীয় নিখুঁত সিভি লেখার কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া বা তুলেধরা হয়েছে।
বর্তমান যুগ হচ্ছে প্রতিযোগিতামূলক যুগ। আর চাকরির ক্ষেত্রে তো প্রতিযগিতা আরও একধাপ এগিয়ে। বর্তমানে চাকরির ক্ষেত্রে সি ভি একটি খুবই গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো তে আগে প্রফেশনাল সিভি কেই প্রাধান্য দিয়ে থাকে।। কি ভাবে একটি সুন্দর উন্নতমানের প্রফেশনাল সিভি বানানো যায়,?? তা এই কন্টেন্ট টি তে সুন্দর করে বুঝানো হয়েছে।। আপনার এই কন্টেন্ট টি পড়লেই যে কেউ একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারবে।। খুবই যোগপোযোগী একটি লেখা।।।।।।
CV লিখার নিয়ম নিয়ে লেখাটিতে আলোচনা করা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের জীবনে একটি ভালো সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বহন করে। সিভি লেখার নিয়ম আমাদের সকলেরই জানা দরকার। এই লেখাটি সংরক্ষণে রাখার মত।
CV কথাটি শুনতে অনেক ছোট কিন্তু এটা এমন একটা বিষয় যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে একটা মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের শেষ পর্যন্ত।৷CV একটা মানুষের জীবনের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই CV টা আমাদের সঠিকভাবে লিখতে শিখা উচিৎ। এই কনটেন্ট টি পড়লে আশা করা যায় যে আমরা CV লেখা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবো।
CV এর পূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত।সিভি আপনার ব্যক্তিত্বকে খুব সহজেই প্রকাশ করে।তাই সিভি প্রফেশনাল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোনো জায়গায় চাকরী করার প্রথম ধাপই হলো সিভি।একটা প্রফেশনাল সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ন আপনার ক্যারিয়ার জীবনে।এই আর্টিকেল এ সিভি সম্পর্কে সব বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।একটা প্রফেশনাল সিভি সম্পর্কে আমরা সহজেই জানতে পরি এই আর্টিকেল থেকে,ধন্যবাদ লেখককে।
CV হলো সংক্ষিপ্ত রুপ।যা curriculum vitea,সিভি চাকরির জন্য অতীব প্রয়োজনীয় মাধ্যম। যা বেসরকারি চাকরিতে আপ্পলাই করতে হলে সিভি ড্রপ করতে হয়।আমরা সিভি জানি ২ রকমের,চাকুরীর সিভি,বিবাহের সিভি,২ টাই সুন্দর পরিমাজিত ভাবেই লিখতে হয়,একটি প্রফেশনাল নির্ভুল ও সুন্দর সিভি ভাল চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়,দেখা যায় কোন ব্যক্তি যখন চাকরির জন্য আবেদন করে তখন উক্ত ব্যক্তি তার জীবন বৃত্তান্ত সিভির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলে।তাই সিভি লিখতে হবে প্রফেশনাল ভাবে যাতে নিয়োগকারির নিকট নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়।যেহেতু সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে।তাই কন্টেন্ট এ একটি প্রফেশনাল লেভেলের সিভি তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা সম্পর্কে সুন্দরভাবেই উপস্থাপন করা হয়েছে, এতে আপনারা সবাই দেখে এভাবে সিভি টি লিখলে উপকৃত হবেন,ধন্যবাদ
যেকোন চাকরিপ্রার্থীর জন্য প্রথম প্রয়োজন হলো CV। যাতে চাকরি প্রার্থীর জীবনবৃত্তান্ত লেখা থাকে। তাই একটি ভালো চাকরির জন্য CV। হওয়া চাই সঠিক ও সুন্দর। যদি CVতে কোনো ভুল থাকে তাহলে চাকরি প্রার্থীর চাকরি না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমারা উপরিউক্ত বর্ণিত নিয়ম অনুযায়ী CV লেখি তাহলে কোনো রকম ভুল ছাড়াই CV লেখতে পারি। তাই কনটেন্টের লেখক ধন্যবাদ।
আমাদের অধ্যয়ন শেষ করে, আমরা পাঠ্যক্রমের জীবনী তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। সেখানে আমাদের অর্জন দেখানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এইভাবে যেকোন কোম্পানির পরিচালক আমাদের গবেষণা থেকে অর্জিত আমাদের জ্ঞান সম্পর্কে নিশ্চিত করতে পারেন। এইভাবে, আমরা আমাদের ঠিকানা সম্পর্কেও তথ্য দিই। এখানে লেখক সিভি সম্পর্কে সুন্দরভাবে উল্লেখ করেছেন।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত।চাকরির প্রধান উদ্দেশ্য সিভি ।সিভি ছারা চাকরি হয়না।সিভিতে নির্ভুল ,সঠিক তথ্য পেশ করা উচিত।কারন কোন কিছু ভুল হলে চাকরি হবার সম্ভাবনা নাই।সিভির উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করে চাকরির ক্ষেত্রে।এজন্য আমাদের সকলের সিভি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারনা রাখা উচিত।
যেকোনো ভালো কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ আপনি যদি প্রফেশনাল মানের সিভি তৈরি করতে না পারেন তাহলে ভালো মানের কোন চাকরি আপনি পাবেন না। উল্লেখিত পোস্টে উন্নত মানের CV কিভাবে তৈরি করতে হয় সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছে যা আমাদের প্রত্যেকের জানা দরকার।
চাকরি একটি সোনার হরিণ এই সোনার হরিণ পেতে হলে একটি ব্যক্তির চাকরির ক্ষেত্রে CV টা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রকাশ করে । সিভিতে প্রকাশ করে মানুষের যোগ্যতা ব্যক্তিত্ব মধ্যম। সরকারি বেসরকারি যে কোনো জায়গার চাকরির জন্য প্রথম ধাপ হলো সিভি। কিভাবে একটি সুন্দর ও উন্নত মানের প্রফেশনাল সিভি বানানো সম্ভব লেখক তার কন্টেনের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।
চাকরি আমাদের সবার কাম্য। তাই সিভি হলো চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।উপরে লেখক খুব সুন্দর করে সিভি লেখার নিওম সাজিয়ে দিয়েছেন। বর্তমান সময়ে চাকরির জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
বর্তমানে যেকোন চাকরির জন্য অবশ্যই সিভি জমা দিতে হয়।
সিভিতে নিজেকে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করেই চাকরি পাওয়া সম্ভব। কিন্ত আমরা অনেকেই কিভাবে সিভি নির্ভুলভাবে এবং একটু ভিন্নতা বজায় রেখে বানাতে হয় তা জানি না। চাকরি লাভের ক্ষেত্রে একটি ভাল সিভি অবশ্যই থাকতে হবে। তাই আমাদের সবার উচিত ভাল চাকরির জন্য সঠিক ও সুন্দর সুগঠিত একটি সিভি বানানো।
CV যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় বলা যায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগ কারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। কনটেন্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়লে সিভির গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবো।
আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া,
এই কনটেন্ট টি পড়লে সঠিক নিয়মে সিভি তৈরি করার প্রক্রীয়া জানতে পারব,আশা করি যারা সঠিক নিয়মে সিভি তৈরি করতে পারছেন না তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই উপকারী ভূমিকা পালন করবে।
যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। প্রার্থীকে দেখার আগে সিভি দেখে তার সম্পর্কে অনেক টাই আয়ত্ত্ব করা সম্ভব। তাই সিভি অত্যন্ত গুরুত্তের সাথে তৈরি করতে হবে। এই আর্টিকেল এ উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করা সম্ভব বলে মনে করছি। ধন্যবাদ!
একটি সুন্দর নির্ভূল সিভির মাধ্যমে চাকরির ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা যায়। সেই জন্য আগে জানতে হবে কিভাবে সিভি লিখতে হয়।এখানে সিভি লেখার সমস্ত নিয়ম বলা হয়েছে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি। সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে।সিভি ই যেনো যে কোন ক্যান্ডিটেট এর মুখদর্পন। চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য সিভি প্রফেশনাল মানের হতে হয়। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
বর্তমানে মানুষ পড়ালেখা শেষ করেই চাকরির পিছনে ছুটে, হক না সেটা সরকারি বা বেসরকারি। একটা চাকরি যেন এক এক জনের জীবনে স্বস্তির নিশ্বাস এনে দেয়। আর এই চাকরির আবেদনের জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরি অতি আবশ্যক। সিভির মানের উপরে একজনের চাকরি অনেকাংশে নির্ভর করে। সিভি যতই মার্জিত ও সাবলীলভাবে তৈরি হবে তার ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়া অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
CV (Curriculum Vitae)ঃ চাকরি মানেই সিভি এটা আমরা সকলেই জানি কিন্তু একটা ভালো মানের প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরি করতে ক’জনই বা পারি। সিভি মানে নিজেকে পরিপূর্ণ রুপে উপস্থাপন করা, একজন প্রাথীর শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভীজ্ঞতা সহ তার সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত হচ্ছে সিভি তাই সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যা কোন ভাবেই অবহেলা করা যায় না।এই সিভির উপর নির্ভর করেই একজন প্রার্থীকে চাকরি দেয়া হয় আবার সিভি দেখেই অনেককে চাকরি থেকে বাদ দেয়া হয়। বিভিন্নক্ষেত্রে সিভি প্রয়োজন পড়ে। চাকরি থেকে শুরু করে বৈবাহিক জীবনেও সিভি প্রয়োজন হয়। সিভি লেখার সঠিক নিয়ম এবং কয় ধরনের সিভি হয় তা এই কন্টেন্ট এ সুন্দরভাবে দেয়া আছে। পড়লেই সবকিছু পরীস্কার হয়ে যাবে।
✍🏼 চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সঠিক ও নির্ভুল সিভি তৈরির গুরুত্ব অপরিসীম। ভুল তথ্য সমৃদ্ধ সিভি কখনোই গ্রহনযোগ্যতা পায় না যেকোনো চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে। কেমন করে সঠিক সিভি তৈরি করবেন তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে লেখাটিতে। ধন্যবাদ।
সিভি হল একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা একজন ব্যক্তির পেশাগত , ব্যক্তিগত এবং একাডেমিক জীবনে একাধিক উদ্দেশ্যে কাজ করে। এটি শুধুমাত্র একজনের যোগ্যতা এবং কৃতিত্বের একটি বিশদ রেকর্ড সরবরাহ করে না বরং এটি ক্যারিয়ারের বিকাশ, চাকরির আবেদন, নেটওয়ার্কিং এবং পেশাদারিত্ব প্রদর্শনের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা একজনকে নিজের যোগ্যতা এবং সম্ভাবনাকে নিয়োগকর্তা এবং অন্যান্য পেশাদার সত্ত্বাকে কার্যকরভাবে উপস্থাপন করতে সহায়তা করে। এজন্য একটা সিভির প্রোফেশনাল লুক হওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। এই লেখায় লেখক সিভির বিভিন্ন ধরন , কিভাবে একটা প্রফেশনাল সিভি লিখতে হয় সে সম্পর্কে তুলে ধরেছেন। আশা করছি লেখাটা সবার উপকারে আসবে।
চাকরি পাওয়ার জন্য একটি নির্ভুল সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক সময় নিজেকে সিভিতে উপস্থাপনের উপর নির্ভর করে। কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এত সুন্দর করে কনটেন্টটিতে সিভি লেখার নিয়ম বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমান যুগে সকল প্রকার চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । চাকরি ক্ষেত্রে প্রবেশ করার আগে প্রথম ধাপটি হচ্ছে সিভি। সিভির মাধ্যমে একটি মানুষের চাকরি ক্ষেত্রে কতটা যোগ্যতা সম্পূর্ণ তা সম্পর্কে ধারণা করা যায়। চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সঠিক ও নির্ভুল সিভি তৈরির গুরুত্ব অপরিসীম। বেসরকারী বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের সকল ক্ষেত্রে চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। উপরের কনটেনটিতে সিভি কিভাবে লিখতে হবে তা ধারণা দেওয়া হয়েছে। কনটেন্টি পড়ার মাধ্যমে যারা সিভি লিখতে পারেনা তাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট সবার মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
প্রতিটি চাকরির জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সবাই কম বেশি সিভি লিখতে পারি, তবে প্রফেশনাল cv অনেকেই লিখতে পারি না। কিভাবে আমরা একটি ভালো মানের প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারব তা এই কনটেন্টি পরলে আমরা জানতে পারবো।
একটি সুন্দর সিভি, চাকুরী প্রত্যাসীদের এক ধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করে। কন্টেন্টটিতে কিভাবে সিভি লিখতে হয় এবং নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় সেটি চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
আমরা সকলেই জানি যে কোন চাকরিতে নিয়োগে প্রথম ধাপই হচ্ছে সিভি। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিভির মাধ্যমে একদম প্রার্থী তার ব্যক্তিগত দক্ষতা শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত রূপ প্রকাশ করেন। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরন দেখে নিয়োগ কারি প্রতিষ্ঠান প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। টিভি শুধু চাকরির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় বর্তমানে সিভি বিবাহের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। একটি সুন্দর সিভি প্রদান করার মাধ্যমে একজন প্রার্থীতা কাঙ্খিত চাকরিটি পেতে পারেন। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি একজন প্রার্থীকে অন্যান্য প্রার্থী থেকে আলাদা এবং আকর্ষণীয় করেও প্রার্থীকে তার কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে সহায়তা করে। একটি সুন্দর ও নির্ভুল সিভির ওপর চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা একাংশে নির্ভর করে আমরা অনেকেই সুন্দরভাবে সিভি তৈরি করতে জানি না লেখক এ কনটেন্ট দিতে খুব সুন্দর ভাবে দেখিয়েছেন কিভাবে যুগোপযোগী এবং একটি সুন্দর সিভি তৈরি করা যায়। লেখক এর এ লেখাটি অনুসরণ করলে আমরা একটি যুগ উপযোগী সুন্দর সিভি তৈরি করতে পারব। লেখককে ধন্যবাদ আমাদেরকে একটি সুন্দর সিভি তৈরি করার নির্দেশনা দেওয়ার জন্য।
CV চাকরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সিভির মাধ্যমেই একজন প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। তাই সিভি তৈরি করতে হবে খুব সর্তকতার সাথে।
আমরা কিভাবে সিভি তৈরি করতে পারি তা উক্ত কনটেন্ট এ সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ
CV ছাড়া চাকরি কল্পনায় করা যায় না, বৈবাহিক জীবনে ও শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, টিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমে অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্ট ও হয়, এটি নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা, এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ও সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়, প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার নির্ভর করে সুন্দর ও মার্জিত সিভি এর উপর, সিভি তৈরির নিয়ম গুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ এফেক্ট পরে, CV একজন চাকরিপ্রার্থী ও নিয়োগ দাতার মধ্যে প্রথম সংযোগ তৈরি করে, সিভি আপনার পেশাগতমান ও দক্ষতার প্রতিফলন করে, ধন্যবাদ এমন একটি আর্টিকেল প্রকাশ করার জন্য, এতে যারা নতুন চাকরি প্রার্থী তাদের অনেক উপকার হবে|
সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। উপরের আর্টিকেলটিতে কিভাবে একটি সুন্দর এবং রুচিসম্মত সিভি বানানো যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখকে ধন্যবাদ।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এই কন্টেন্টটি সম্পর্কে সকালের জানা জরুরি। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। সিভি হতে হবে প্রফেশনাল ,সকল তথ্য হতে হবে নির্ভুল ও সঠিক। কন্টেন্টটি থেকে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরির ক্ষেত্রে একটি সঠিক সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন।
সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে। এই কন্টেন্ট এ একটি সিভি তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করা হয়েছে, যেটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে।
চাকরির জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি তুলে ধরে। সিভিতে উল্লেখ করতে হয় নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেইল, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য। এছাড়া সিভি তৈরির পরে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি যুক্ত করতে হয়। সিভি যথাযথভাবে প্রস্তুত না করলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
CV হতে হবে এমন, যেন এক ঝলকে ক্যান্ডিডেট সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনা হয়ে যায়, হোক বিয়ের পাত্র-পাত্রী অথবা চাকুরীপ্রার্থী।
হতে হবে প্রাসঙ্গিক এবং সত্য তথ্যসমৃদ্ধ, যাতে প্রতিফলিত হবে ব্যক্তির রুচিশীলতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও ব্যক্তিত্ব।
‘জীবনবৃত্তান্ত’ এর আদ্যপান্ত জানলাম এই অসাধারন আর্টিকেলটি থেকে।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
সিভি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। সিভির মাধ্যমে নিজের যোগ্যতাকে কোম্পানি বা অন্যের কাছে উপস্থাপন করা হয়। সিভি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিক রয়েছে। একেক পোস্টের জন্য সিভির ধরণ ভিন্ন হয়। আজকের আর্টিকেল টি সিভি তৈরি করতে উপকৃত হবে।
চাকরি মানেই সিভি। যেকোনো চাকরিতে যোগদানের শুরুতেই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর বিভিন্ন জরুরী কাগজপত্র সহ সিভি জমা দিতে হয়। সিভির মানের উপর নির্ভর করে অনেক সময় একজন প্রার্থী নির্বাচিত হয় অথবা রিজেক্ট হয়। এজন্য মানসম্মত সিভি তৈরি করা উচিত। মিথ্যা, অপ্রয়োজনীয় বিষয় গুলো এড়িয়ে চলা উচিত সিভি তৈরি করার সময়। এই কন্টেন্টে লেখক সিভি তৈরির নিয়মাবলি অত্যন্ত সুন্দর ও গুছানোভাবে আলোচনা করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে, গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টটি দেয়ার জন্য।
বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির, আর চাকরি মানেই সিভি, সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না, উপরের কন্টেন্টটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ খুব সুন্দর করে আলোচনা করা হয়েছে, যাতে করে সবার জন্য সুবিধা হয়।
কাঙ্ক্ষিত চাকরি পেতে প্রফেশনাল ভাবে সিভি লিখতে হবে যাতে নিয়োগকারির নিকট সঠিকভাবে জীবন বৃত্তান্ত উপস্থাপন করা যায়। একটি নির্ভুল এবং মার্জিত সিভি ভালমানের চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা বাড়িয়ে দেয়। কন্টেন্টটি তে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে কিভাবে একটি প্রফেশনাল লেবেলের সিভি তৈরি করা যায় তার পরিপূর্ণ একটা গাইডলাইন পাওয়া যায়।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত ধারাগুলোতে সিভির সুন্দর সুন্দর নমুনা তুলে ধরার জন্য লেখকে ধন্যবাদ।
Curriculum Vita বা CV এমন একটি ডকুমেন্ট যেটি মানুষের পেশাগত এবং ব্যক্তিগত জীবনে অপরিহার্য। একটি গোছালো CV একজন মানুষের সংক্ষিপ্ত পরিচয়, যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সুন্দর ভাবে উপস্থাপিত হয়।তাই আমাদের প্রথমেই প্রফেশনাল CV লিখা জানতে হবে। আর এই আর্টিকেল একটি প্রফেশনাল CV কিভাবে লিখতে হয় তা আমাদের সঠিক ভাবে শেখাতে সাহায্য করে। এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
CV এর পরিপূর্ণরূপ হল Curriculum Vitae যার অর্থ হল জীবন বৃত্তান্ত। চাকরি মানেই সিভি। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমে অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্ট হয় । তাই চাকরি হওয়ার পিছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। এই আর্টিকেলটিতে একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে যা অনেক মানুষকে উপকৃত করবে, এই আর্টিকেলটি উপস্থাপনের জন্য লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া।CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। CV দুটি কাজে ব্যবহার করা হয় :
ক) চাকরির সিভি
খ) বিবাহের সিভি।
সিভিকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
ক) Chronological (ক্রনোলজিক্যাল)
খ) Functional (ফাংশনাল)
গ) Combined (কম্বাইন্ড)
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে আমরা CV কিভাবে সঠিক ভাবে লিখতে হয় তা জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে।
সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।এ ক্ষেত্রে উপর্যুক্ত আর্টিকেলটি চাকরি প্রার্থীদের জন্য সহায়ক ভুমিকা পালন করবে, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে পেশাগত জীবনে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। এই কন্টেন্ট এ লেখক সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।
আমরা সকলেই জানি যে সরকারি বেসরকারি সকল চাকরির ক্ষেত্রে সিভির প্রয়োজন। বিশেষ করে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এবং সেটা অবশ্যই প্রফেশনাল সিভি হতে হবে। আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে হয়। এই কন্টেটটি থেকে ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী সম্পর্কে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।
সিভি যত গোছানো ও পরিপাটি চাকরি হওয়ার চান্স তত বেশি।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে। চাকরিপ্রার্থীরা এটা থেকে খুবই উপকৃত হবে। কারণ প্রথমদিকে অনেকে বুঝতে পারেননা কিভাবে সিভি সাজাতে হয়। এই কনটেন্ট দেখে খুব সহজে সিভি রেডী করে ফেলা যাবে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারন চাকরি মানেই সিভি। অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ খুব সুন্দর করে আলোচনা করা হয়েছে, যাতে করে সবার জন্য সুবিধা হয়।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে, গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টটি দেয়ার জন্য।
সিভির এত ডিটেইলস আগে জানা ছিল না। চাকুরী আর বিবাহের সিভির ডিফারেন্স গুলো আলোচনা করা হয়েছে যা অনেক উপকারী। এই পার্থক্য না জেনে অনেকে বিবাহ আর চাকুরীর সিভি গুলিয়ে ফেলেন। তাছাড়া নির্ভুল আর স্মার্ট সিভি চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সহযোগী। ধন্যবাদ লেখককে।
আসসালামু আলাইকুম,
“CV-Curriculum vitae” বা ‘জীবন বৃত্তান্ত’ যা বেসরকারি চাকরি এবং বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বহন করে। বর্তমানে চাকরি মানেই “CV”। এই সিভি লেখার সঠিক নিয়মকানুন জানতে হয়।অনেক সময়
সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে না পারার কারণে চাকরি থেকে রিজেক্ট হয়ে যায়। কাজেই সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে জানতে হবে।এই কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে। লেখক এই কন্টেন্টটিতে CV লেখার সঠিক নিয়মকানুন এবং ইহা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছেন সুনিপুণভাবে,যা সকল চাকরি প্রার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, ইনশা-আল্লাহ।
চাকরির জন্য আবেদন করতে হলে আমাদের অবশ্যই নিজের জীবন বৃত্তান্ত ও শিক্ষাগত যোগ্যতার সম্বলিত একটি সিভি তৈরি করতে হয়।আর চাকরি তে আবেদনের এই সিভি একজন চাকুরী প্রত্যাশির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই একটি সুন্দর, স্পষ্ট ও সত্য তথ্য তুলে ধরে গতানুগতিক ধারায় সিভি তৈরি হতে বেরিয়ে আসতে হবে।আধুনিক ও একটি পরিচ্ছন্ন সিভি তৈরির সময় আমরা উপরের কন্টেন্ট এর সহায়তা নিয়ে একটি আদর্শ সিভি তৈরি করতে পারি।এখানে সিভি তৈরির নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখক কে।
“সিভি” হচ্ছে নিজেকে সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরার একটি মাধ্যম। আমাদের জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রেই “সিভি”র প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। অনেকেরই “সিভি” সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা না থাকার কারণে সমস্যায় পড়েন। এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
চাকরি মানেই সিভি। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই সময় নিয়ে, CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। কিভাবে একটি ভালো CV তৈরি করতে হয় তা এই কনটেন্টটিতে লেখক বিশদভাবে আলোচনা করেছেন। কনটেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবেন, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি হওয়ার পেছনে মূল উপাদানই হলো সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিভি হচ্ছে নিজেকে সংক্ষিপ্ত করে তুলে ধরার একটি মাধ্যম। সিভি সম্পর্কে এতটা বিস্তারিত আগে জানা ছিল না। বিবাহের সিভি আর চাকরির সিভি এই দুটির পার্থক্য না জেনে অনেকেই সিভি তৈরিতে ভুল করে ফেলেন। ধন্যবাদ সম্মানিত লেখককে এই কন্টেন্টটিতে সিভি লেখার পার্থক্য এবং সঠিক নিয়মকানুন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছেন।এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবে।
পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরীজীবনে প্রবেশ করতেই আমাদের যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় তা হলো একটি সুন্দর গোছানো সিভি । অনেক সময় দেখা যায় আমরা প্রায় ২০/২৫ বছর পড়াশোনা করেও একটি প্রফেশনাল সিভি কিভাবে তৈরি করতে হয় তা জানিনা । উপরোক্ত কন্টেন্টে একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরির প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে দেয়া আছে যা আমাদের সবার জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি কন্টেন্টটি ভালোভাবে ফলো করলে আমরা খুব সহজেই নিজেদের একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারবো।
চাকরি হওয়ার জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হল নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমে প্রার্থীর সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগ কারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ পায়। সিভির উপর নির্ভর করে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা উচিত। এই কনটেন্টের মাধ্যমে চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জানা যাবে।
বর্তমানে চাকুরী এবং বিবাহের হ্মেত্রে CV অর্থাৎ জীবনবৃত্তান্ত আমাদের অধিক প্রয়োজনীয়। বিশেষ করে চাকরির জন্য এটির প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। আমার কম বেশি সকলেই এটি তৈরি করতে পারলেও অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। এই কন্টেন্টটিতে লেখক CV (সিভি) বলতে কি বুঝায়, চাকরির সিভিতে কি কি উল্লেখ করতে হয়, বিবাহের সিভিতে উল্লেখিত বিষয়সহ কীভাবে সিভির সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করা যায় এমনকি ইন্টারভিউ বোর্ডে যাওয়ার প্রস্তুতিসহ একটি প্রফেশনাল লুকের CV তৈরির যাবতীয় নিয়ম কানুন খুব সুন্দর করে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। আশা করছি কনটেন্টটি আমাদের প্রত্যেকের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ধন্যবাদ জানাই লেখককে।
এই প্রবন্ধে সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এতে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, এবং কাজের অভিজ্ঞতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। বিভিন্ন ধরণের সিভি যেমন ক্রমানুসারী, কার্যকরী, এবং সংযুক্ত সিভি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। চাকরির জন্য এবং বিবাহের জন্য সিভির মধ্যে পার্থক্য ও বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা সিভি প্রণয়নে সহায়ক।
সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরি প্রার্থীদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। এই আর্টিকেল থেকে জানতে চেষ্টা করব প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।
একটা CVপ্রদানের মাধ্যমেই একজন ব্যক্তি চাকরিতে নিয়োগ প্রাপ্ত হন।আর এজন্য একটি পরিচ্ছন্ন, মার্জিত এবং আকর্ষণীয় CVতৈরি করা প্রয়োজন।সিভি তৈরির কিছু নিয়ম রয়েছে এবং সময়ের সাথে সাথে কিছু পরিবর্তন ও এসেছে। বর্তমানে প্রফেশনাল সিভিগুলোতে কিছু গ্ৰাফিক্স এর ব্যবহার করতে দেখা যায়,যা সিভির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দেয়।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই চাকরি হওয়া নির্ভর করে। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে মেনে তৈরি করা উচিত।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একমাত্র সিভির মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য দক্ষতা উপস্থাপন করতে পারে। চাকরিতে নিয়োগ কারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থীর সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা cv র মাধ্যমে নিয়ে থাকে। একটি পূর্ণ সিভি পারে একজন প্রার্থীর চাকুরীর নিশ্চিত করতে ও রিজেক্ট করতে। তাই চাকরি ক্ষেত্রে নিজেকে উপস্থাপন করার আগে একটি মানসম্মত cv গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।একটি মানসম্মত cv তৈরি করতে এই আর্টিকেলটি অনুসরণ করা আবশ্যক। ধন্যবাদ লেখক কে যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন।
বর্তমানে পড়াশোনার পাশাপাশি বা পড়াশোনার পরে একটি চাকরি সবারই দরকার। চাকরি পাওয়ার জন্য প্রথমেই একটি সিভি তৈরি করতে হবে। যাতে চাকরি প্রত্যাশীর বিস্তারিত বর্ণনা করা থাকবে। উপরের কনটেন্টটিতে খুব সুন্দরভাবে সিভি তৈরির সকল নিয়ম কানুন বর্ণনা করা হয়েছে। একটির পরে একটি ধাপ কিভাবে আসবে একটি চাকরি পাওয়ার জন্য কিভাবে নিজেকে বর্ণনা করা যায় তা সুন্দরভাবেই সিভিতে লেখা থাকবে যা কনটেন্টিতে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিটি ধাপ নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া আছে লেখনীটি ভালভাবে অনুসরণ করলে সিভি তৈরি করা সহজ হবে এবং একটি চাকরির জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে ।
চাকরি মানেই সিভি।যেকোনো প্রতিষ্ঠান হোক সরকারি বা বেসরকারি চাকরি প্রার্থীকে অবশ্যই চাকরিতে আবেদন করার জন্য সিভি জমা দিতে হয়।সিভিতে চাকরি প্রার্থীর যাবতীয় তথ্য দেয়া থাকে।একটি সিভি ই পারে চাকরি প্রার্থীকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়াতে,আবার এই সিভির জন্যই অনেকে চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়।তাই কনটেন্ট এর উল্লিখিত নিয়মগুলও অনুসরণ করে সুন্দরভাবে সিভি তৈরী করা উচিত।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
নিয়ম মেনে একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। সুতরাং, সঠিক নিয়ম মেনে সিভি তৈরি করুন এবং আপনার পছন্দের চাকরির জন্য প্রস্তুত হোন।
বর্তমান সময়ে CV অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীর পুরো জীবন বৃত্তান্ত জানা যায়।শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকুরির জীবনের শেষ পর্যন্ত সব কিছুই এতে উল্লেখ থাকে।অর্থাৎ সিভি” হচ্ছে নিজেকে সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরার একটি মাধ্যম।সঠিক CV তৈরি করতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।এ কন্টেন্টটিতে এসব নিয়ম আলোচনা করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা কন্টেন্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।এ কন্টেন্টটি আমার জন্য দরকারী ছিলো। CV তৈরির সঠিক নিয়ম আমাদের সকলের জানা উচিত।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কারণ সিভির মাধ্যমে একজন চাকরিপ্রার্থী নিজেকে উপস্থাপন করে, যার মাধ্যমে সে চাকরি পায় অথবা রিজেক্টটেড হয়। গতানুগতিক ধরনের সিভি, মিথ্যা তথ্য, ভুল বানান ইত্যাদি অনেক কিছুর জন্যই, সিভি দিয়েও অনেকেই চাকরি ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাক পান না। তাই সিভি লেখার সঠিক নিয়ম অবশ্যই জেনে নিতে হবে, যা এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। কিভাবে একটি সিভি লিখতে হবে ও কি কি বিষয় তার মধ্যে উল্লেখ থাকবে এবং সেই উল্লেখিত বিষয়গুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলটিতে।
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে।এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারলাম কিভাবে প্রয়োজনিয় বা ভাল মানের CV লেখা যায়। পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার ক্ষেত্রে আর্টিকেলের নিয়ম অনুস্মরণ করে সিভি তৈরী করব।ধন্যবাদ আর্টিকেল লেখককে।
এটা বর্তমান সময়ের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখন সবকিছুতেই সবার বায়োডাটার প্রয়োজন পড়ে । যা একজন চাকরি নিয়োগ কর্তার জন্য প্রয়োজন। একটা চাকরির মাধ্যমে সে মানুষটার সম্পর্কে অনেক তথ্য এই সিভির মাধ্যমে সহজেই জানা যায়। আগে শুধু চাকরির জন্য সিভি বানানো হলেও এখন বিয়ে করতে গেলেও পাত্র-পাত্রীর জীবন বৃত্তান্ত জানা যায়। তবে সিভি লেখার নিয়ম জানেন না অনেকেই।এতে সোনার হরিণ হারানোর মতো অবস্থা হয়। আপনার আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে অনেকেই সিভি লেখার নিয়ম জানতে পারবে।আপনি সুন্দর ভাবে প্রতিটা অংশ ভাগ করে বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন।এতে সবাই নিয়ম ভালোভাবে জানবে। সর্বোপরি, প্রতিবারের মতো এবারও লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।তিনি যা লেখেন তাই সবার জন্য জরুরি।
চাকরি জীবনের প্রথম ধাপ হলো সিভি । চাকরি cv কিভাবে লিখতে হয় তা আমি জানতাম না। এই কনটেন্টি পড়ে আমি অত্যন্ত উপকৃত হয়েছি।
কারন, চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে cv অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমে অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
তাই সিভি কিভাবে সঠিক ভাবে লিখতে হয় তা এ কনটেনটিতে সুন্দর করে তা তুলে ধরা হয়েছে।
আশা করে এ কনটেন্টটি সবার উপকারে আসবে ইনশাল্লাহ।
এমন সুন্দর কনটেন্ট আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রোফেশনাল সিভি হলে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। এই কনটেন্টটি পরে পরিষ্কার করে ধারণা পাওয়া যাবে যে প্রোফেশনাল সিভি কিভাবে বানানো যায়।
চাকরিতে প্রবেশের মুখ্য উপাদান হলো সিভি।চাকরি হওয়া না হওয়া অনেকটা সিভির উপর নির্ভরশীল। নিয়োগ দাতা প্রতিষ্ঠান সিভি দেখে ই প্রার্থী সম্পর্কে ধারণা নেন।তাই সুন্দর সাবলীল সিভি উপস্থাপন করতে হয়।উপরোক্ত কন্টেন্ট টি তে কীভাবে সিভি তৈরি করতে হবে তার সুন্দর বর্ণনা দেওয়া হয়েছে,যা চাকরি প্রত্যাশিদের উপকার হবে বলে মনে করছি।
সিভি হল একটা মানুষের লিখিত পরিচয়। যার সিভির ভাষা যত সহজ ও সুন্দর সে ততবেশি সুন্দর। সুতরাং এক সিভিতে নিজের শিক্ষা, দক্ষতা, অভিক্ষতা ইত্যাদি বিষয় গুলি কিভাবে লিখলে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা যাবে তার একটা স্পষ্ট ধারণা পেয়ে যাবে সবাই এই কনটেন্টি পড়ে। হোক সেটা চাকুরির জন্য সিভি অথবা বিবাহের জন্য পাত্র পাত্রী দেখার জন্য সিভি সেখানেে কোন ধরণের বানান ভুল, ব্যাকরণ ও ভাষাগত ভুল, মিথ্যা বা ভুল তথ্য ইত্যাদি যেন না থাকে। সিভি হচ্ছে একটা মানুষের আয়না সরুপ তাই উন্নত মানের প্রফেশনাল সিভি বানানোর জন্য এই লিখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
সিভি বর্তমানে চাকরির পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। আর এজন্য প্রয়োজন সিভি সুন্দর ও আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করা। কন্টেন্ট টিতে সিভি সম্পর্কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আমরা প্রায় সকলেই চাকরির জন্য পূর্ব শর্ত হচ্ছে সিভি। কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না I কিন্তু চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
সিভি বর্তমানে চাকরির পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। আর এজন্য প্রয়োজন সিভি সুন্দর ও আকর্ষণীয় ভাবে উপস্থাপন করা। কন্টেন্ট টিতে সিভি সম্পর্কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ কন্টেন্ট লেখার জন্য
চাকরি মানেই সিভি। চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। আর এই সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়।এই কন্টেন্ট টিতে সিভির প্রতিটি ধাপ নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া আছে লেখনীটি ভালভাবে অনুসরণ করলে সিভি তৈরি করা সহজ হবে এবং একটি চাকরির জন্য আবেদন করা আরও সহজ হবে ।
CV সংক্ষিপ্ত রুপ এর পরিপূর্ণ রুপ হলো Curriculum Vita প্রতিযোগিতা মূলক চাকরির বাজারে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চাকরির আবেদন এর জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। আমরা অনেকেই এটাকে গুরুত্ব দেই না, যার কারনে অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রী চাকরি পাই না কারন তারা আগেই রিজেক্ট হয়ে যায় তারা নিজেও জানে না, কেনো রিজেক্ট হলো মূল কারণ তথ্য বহুল যা যা দরকার তারা তা উল্লেখ করে না । এটি নিয়োগ কারি প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের দক্ষতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারনা দেয়। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
শিক্ষাজীবনে অনেক ভালো ভালো অর্জন থাকা সত্ত্বেও অনেকেই আছেন যাদের চাকরি হওয়া তো দূরে থাক ইন্টারভিউয়ের জন্য ও ডাকা হয়না।এর অন্যতম কারণ হচ্ছে একটা সুন্দর সিভি তৈরি করতে না পারা। এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে সিভি তৈরি নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
An effective CV should be concise, well-structured, and tailored to each job. Focus on achievements, use clear formatting, strong action verbs, and relevant keywords. Proofread thoroughly to avoid errors and ensure your CV stands out to employers.
চাকরির পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।সঠিক তথ্য ও স্বচ্ছ সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
এই কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কে খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করা হয়েছে এবং কিভাবে সিভি উপস্থাপন করতে হবে তা তুলে ধরা হয়েছে।
বিভিন্ন চাকরির ক্ষেত্রে ও জীবনের বিভিন্ন প্রয়োজনে সিভির দরকার রয়েছে। একটি চমৎকার সিভি কিভাবে তৈরি করা যায় তার প্রতিটি বিষয় চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন লেখক। লেখাটি অত্যন্ত উপকারী।
চাকরি পাওয়া না পাওয়া পুরোটাই CV এর উপর নির্ভর করে। বর্তমানে যেকোন চাকরির জন্য অবশ্যই সিভি জমা দিতে হয়। সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমরা অনেকেই কিভাবে সিভি নির্ভুলভাবে এবং একটু ভিন্নতা বজায় রেখে বানাতে হয় তা জানি না। চাকরি লাভের ক্ষেত্রে একটি ভাল সিভি অবশ্যই থাকতে হবে। ধন্যবাদ লেখককে, এত সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য। আমাদের সবার উচিত ভাল চাকরির জন্য সঠিক ও সুন্দর সুগঠিত একটি সিভি বানানো।
বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে যেকোন জবে আবেদনের পর ইন্টারভিয়ের জন্য শর্টলিস্টেড হওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রফেশনাল সিভি বা রেজ্যুমে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে চাকরিপ্রার্থীগণ বিভিন্ন কোম্পানিতে প্রচুর আবেদন করলেও ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার হার খুবই কম।
এই আর্টিকেলটি বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারের জন্য একটি আউটস্ট্যান্ডিং সিভি তৈরি করতে সাহায্য করবে।
Cv এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত সকল বিষয়বস্তু সুন্দর করে উল্লেখ করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
CV বা Curriculum Vitae হলো একটি বিস্তারিত দলিল, যেটার মাধ্যমে একজন চাকরি প্রত্যাশীর ব্যক্তিত্ব ও যোগ্যতা সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়, তবে সেটি সঠিক নিয়মে সঠিক তথ্যসমৃদ্ধ তৈরিকৃত CV হতে হবে। চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে সঠিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণের গুরুত্ব অপরিসীম এবং এটি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রধান বিষয় চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপায় হচ্ছে সিভি। CV তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য, উল্লেখ করা লাগে। প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। CV তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো ওপরের কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে খুবই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
CV লেখার গুরুত্ব অত্যন্ত মানসম্মত একটি বিষয় কারণ এটি আপনার প্রথম পরিচিতি যা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে পার্থক্য সৃষ্টি করে। সিভির মাধ্যমে আপনি আপনার সম্পর্কে নিবন্ধিত হন এবং আপনার কৌশল, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা সুনামে দেখানো যায়।
এটি আপনার সাথে প্রথম মুখোমুখি যোগাযোগের ব্যবস্থা করে এবং নিয়োগের প্রস্তাবের সুযোগ তৈরি করে। আপনার সিভি অনেকসময় একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রথম সাক্ষাৎ যায়, যা আপনার আগের অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং আপনার ক্ষমতা নির্দেশ করে।
একটি প্রফেশনাল সিভি আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং সামগ্রিক ব্যক্তিত্বের ব্যাপারে মুদ্রা থাকা উচিত। এটি আপনার প্রতিষ্ঠানের ক্যারিয়ার উন্নতির পথে একটি মুখোমুখি সাক্ষাত তৈরি করে।
বর্তমান সময়ের চাকরির জন্য আবেদন করতে গেলেই নির্ভুলভাবে একটি সিভির প্রয়োজন পরে। উপরোক্ত কন্টেন্টের মাধ্যমে আমরা সিভি লেখার নিয়ম কানুন ও বিস্তারিত তথ্য জানতে পারি। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত প্রয়োজনীয় কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। এটির মাধ্যমে অনেকে উপকৃত হবে।
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে cv।এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।সিভি তৈরি করার সময় মিথ্যা ও অপ্রয়োজনীয় বিষয় এড়িয়ে চলা উচিত। এই কনটেন্টিতে লেখক সিভি তৈরির নিয়ম-কানুন গুলা অত্যন্ত সুন্দর ও গুছানো ভাবে পর্যালোচনা করেছে। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট দেওয়ার জন্য।
চাকরি পাওয়ার জন্য আমাদের সকলেরই সিভি লিখতে হয়। আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। সরকারি প্রতিষ্ঠান হোক কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সব ক্ষেত্রেই সিভির প্রয়োজন। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
CV(Curriculum Vitae) যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণের প্রতিচ্ছবি হিসেবে একজন নিয়োগকর্তার কাছে তাকে তুলে ধরতে সাহায্য করে। আর এজন্য সিভি গতানুগতিক ধরনের না করে, সিভিতে মিথ্যা বা অযাচিত তথ্য না দিয়ে সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে একজন চাকরিপ্রার্থীর অবশ্যই একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা উচিত। এই আর্টিকেলটিতে কিভাবে প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা যায় তা সহজভাবে দেওয়া আছে যারা একটি সুন্দর প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে চাই তারা আর্টিকেলটি ফলো করতে পারে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি..
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক সময় নিজেকে সিভিতে উপস্থাপনের উপর নির্ভর করে। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক সময় নিজেকে সিভিতে উপস্থাপনের উপর নির্ভর করে। কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ।
যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়।অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারে না। প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করা উচিত।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
সিভি চাকরির ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চাকরির বাজারে নিয়োগ কর্মকর্তাগণ একজন চাকরিপ্রার্থীকে বিচার করার আগে বিচার করেন তার সিভি। সিভি সুন্দর হলে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য থাকলে ইন্টারভিউ বোর্ডে ডাক পড়ে। আবার গতানুগতিক না হলে, ভুল বানান, ভুল তথ্য ও অপরিপূর্ণ সিভির কারনেও চাকরি হতে বাদ দেয়া হতে পারে। তাই একটু মাথা খাটিয়ে সিভি লিখলে ফ্রেশারগণও ইন্টারভিউ বোর্ডে ডাক পেতে পারেন। এজন্য সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। একটি পরিপূর্ণ এবং গতানুগতিক সিভি লিখা সম্পর্কে এই কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বর্তমানে সিভি কত গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। চাকরির আবেদনের জন্য সঠিকভাবে CV তৈরি করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। CV বা Curriculum Vitae বলতে আমরা জানি, একজন চাকরি প্রার্থির পূর্ণ জীবন বৃত্তান্ত।
CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক |
কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য CV সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল CV তৈরী করা উচিত। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।কন্টেন্টিতে অত্যন্ত সুন্দরভাবে লেখক CV উল্ল্যেখ করেছেন,যেটা প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশির জানা উচিত।
একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এতো সুন্দর করে সিভি লেখার নিয়ম প্রকাশ করার জন্য। এই লেখাটি পড়ে সিভি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
সিভি বিষয়টি ব্যক্তিজীবনে ও প্রফেশনাল ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।যেকোনো জবের ক্ষেত্রে বিশেষ করে বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য অবশ্যই সিভি ড্রপ করতে হয়।কিন্তু প্রফেশনাল ওয়েতে কিভাবে সঠিক সিভি তৈরি করতে হবে আমরা অনেক সময় বুঝতে পারি না। এছাড়া ব্যক্তিজীবনে বিয়ের ক্ষেত্রে ও সিভি গুরুত্বপূর্ণ।
তাই বলা যায় এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে খুব ভালো ভাবে সিভি তৈরির প্রক্রিয়া গুলো জানার সুযোগ হলো।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত গুছিয়ে একটি উপকারী কন্টেন্ট লিখার জন্য
বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়।
তাই অবশ্যই একটা নির্ভুল সিভি বানানো প্রয়োজন।এই কন্টেন্টিতে সিভি লেখার সঠিক নিয়ম সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভির মাধ্যমে প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবনে কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। উপরের কন্টেন্টটি পড়ে কীভাবে একটি ভাল মানের সিভি তৈরি করা যায় তা জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে লিখার জন্য।
যেকোন চাকরি পেতে সিভি (cv) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। বর্তমানে ডিজিটাল এই যুগে এসেও অনেকে প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারেনা।এই কনটেন্টটিতে লেখক সিভি লেখার নিয়মগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
CV চাকরি ও বিবাহক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
CV সঠিকভাবে করতে গেলে আমরা অনেকেই একটু ভীত হই যে কোনটা ভুল গেল, এইটা এইভাবে হবে কি না ইত্যাদি।
অনেক উপকারি ছিল কন্টেন্টটি
A CV is a short summary of key skills, experience and qualifications. Often, it’s the first chance you get to introduce yourself to a potential employer and show them why you’re a great candidate. Employers and recruiters can have tens or even hundreds of CVs to sort through for each vacancy, so it’s important to create a CV that stands out from the crowd.
In this article, it has been explained nicely that why a CV is important and share tips on how to create a CV that will land you an interview.
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে একটি সুসজ্জিত সিভির গুরুত্ব কতোটা তা বলার অপেক্ষা রাখে না।বলা হয়ে থাকে চাকরি মানেই সিভি।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপনের উপরে ভিত্তি করেই অনেকাংশে চাকরি হওয়া বা রিজেক্ট হওয়া নির্ভর করে।কিন্তু আমরা অনেকেই ভালো মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরি করতে পারি না। কনটেন্টটিতে লেখক একটি প্রফেশনাল বা ভালো মানের সিভি তৈরির নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করেছেন যা একজন স্টুডেন্ট+চাকরিপ্রার্থী হিসেবে আমার জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সকলকে অবগত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
বর্তমান সময় ব্যাক্তিগতো সহ চাকরির জন্য CVখুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।একাডেমিক পড়াশুনা শেষ হওয়ার পরেই প্রয়োজন একটা চাকরির, সেক্ষেত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যোগদানের ক্ষেত্রে জমা দিতে হয়CV সহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্র। অনেক সময় নিজেকে উপাস্থাপনার করার কারনেই চাকরি হয় আবার বাতিল/রিজেক্ট হতে হয়।সিভি হতে হবে সম্পূর্ণ সত্য এবং নির্ভুল সহ সাবলীল সহ মার্জিত ভাষায়।সঠিক মানের CV নিয়োগকারী দৃষ্টিতে খুবই আকর্ষণীয় হয় হয় চাকরি পেতেও সহজ হয়।সর্বপরি যারা অনেক প্রচেষ্টা করেও চাকরি হচ্ছে না নিশ্চয় সিভি লেখার সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে না।এই কন্টেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সঠিক মানের CVলেখায় বিশেষ ভূমিকা রাখে।ধন্যবাদ লেখককে।
সিভি চাকরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।অনেকের চাকরির দেখা মিলে না এই সিভির জন্য,যা হয়তো অনেকেই জানেন না।এই কনটেন্টে কিভাবে সিভি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবে,সিভির প্রত্যেকটি অংশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা,নিয়ম নিয়ে আলোচনা ও সিভিতে কি কি ভুল হতে তা-ও তুলে ধরা হয়েছে।আশা করি সিভি সম্পর্কে তথ্যবহুল এই কনটেন্টটি চাকরিপ্রার্থীদের উপকারে আসবে।
চাকরির জন্য প্রথমেই প্রয়োজন জীবনবৃত্তান্ত (সিভি)। যা একজন কর্মহীন কিংবা চাকরি প্রত্যাশীর কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এই সিভির জন্যই অনেক সময় ইন্টারভিউ কিংবা ভাইভার জন্য ডাকা হয় না অনেক প্রার্থীকে। কারণ, যেকোনো প্রতিষ্ঠানই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর মানবসম্পদ বিভাগে অনেক সিভি আসে। সেখান থেকে যেসব সিভি কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে, কেবল তাদেরই ডাকা হয়।এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি।
সিভি হলো এমন একটি ডকুমেন্ট যা আপনার প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে। একটি সিভি তৈরি করার জন্য কয়েকটি বিষয় অনুসরণ করতে হয় যা সিভিকে আকর্ষণীয় ও কার্যকরী করতে সহায়তা করে। এই কনটেন্টটি-তে লেখক সিভি নিয়ে বিশদ আলোচনা করেছেন যা একজন চাকরি প্রত্যাশীকে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এত সুন্দর উপস্থাপনার জন্য লেখকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
সিভি বা রেজিউম হলো একটি নথি, যা আপনার পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং দক্ষতা সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করে। এটি একজন চাকরিচাহিদা এবং নিয়োগকর্তা মধ্যে প্রথম যোগাযোগ স্থাপন করে। সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষেপে একটি ভালো সিভি হতে হবে, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার প্রাথমিক যোগ্যতা বুঝতে পারেন। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত সংস্থানের পটভূমি, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা, বিশেষ দক্ষতা, এবং পুরস্কার বা সম্মাননা সম্পর্কে তথ্য থাকা উচিত। শব্দচয়ন এবং প্রেজেন্টেশনে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন, কারণ এটি আপনার পেশাগত মান ও দক্ষতার প্রতিফলন করে। এমন একটি আর্টিকেল প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো সিভি জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয়। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।কনটেন্টটি পরে আমি প্রফেশনালি সিভি লেখার পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি ।এটি খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনে একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ প্রয়োজনীয় এ কনটেন্টটি লিখে আমাদের সাহায্য করার জন্য।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এর মাধ্যমে পেশাগত মান ও দক্ষতার প্রতিফলন হয়। এমন একটি আর্টিকেল প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয় । আশা করি সিভি সম্পর্কে তথ্যবহুল এই কনটেন্টটি চাকরিপ্রার্থীদের উপকারে আসবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন।
সিভি লেখার নিয়ম ও গুরুত্ব নিয়ে আপনার বর্ণনা অত্যন্ত তথ্যবহুল । সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, এবং অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে উপস্থাপিত হয়, যা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষকে প্রার্থীর উপযোগিতা নির্ণয়ে সহায়তা করে। প্রফেশনাল মানের সিভি তৈরির জন্য বানান ভুল এড়ানো, সত্য তথ্য প্রদান করা এবং সৃজনশীল ও আকর্ষণীয়ভাবে সিভি সাজানো গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয়গুলো মেনে চললে সিভির মাধ্যমে প্রার্থী অধিকতর সম্ভাবনা সৃষ্টি করতে পারেন। সিভি তৈরি করার মাধ্যমে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় এবং প্রার্থী তার দক্ষতা ও যোগ্যতা যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম হন।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ হলো সিভি। সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথ ভাবে অনুসরন না করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে।
একটি সঠিক গোছানো সিভি একজন চাকরি প্রার্থীকে সহজেই তার কাংখিত চাকরটি পেতে যেমন অনেকটা সহযোগিতা করে থাকে ঠিক তেমনি একজন চাকরি দাতাও খুব সহজে যোগ্য প্রার্থী পেয়ে থাকেন। প্রায় অনেক সময় চাকরি দাতাদের অভিযোগ থাকে যে সঠিক সিভি না পাওয়ার দরুন তারা চাকরি দিতে পারছেন না অন্য দিকে সিভি তে ভুল ভাবে তথ্য দেয়ার জন্য প্রার্থী চাকরি পান না। লেখনি টি অত্তান্ত সময় উপযোগী উপরক্ত নিয়মে সিভি তৈরি করলে অনেকে উপকৃত হবেন বলে আশা করি।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা শিক্ষাগত যোগ্যতা সিভির অন্যতম অংশ। যে অংশকে সিভি থেকে কোন অবস্থাতেই বাদ দেওয়া সম্ভব নয়। শিক্ষার বিবরণ উল্লেখ করার Smart Format হলো প্রথমে সর্বশেষ ডিগ্রী উল্লেখ করতে হবে এবং এভাবে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য ডিগ্রী উল্লেখ করতে হবে। শিক্ষার বিবরণ বুলেট আকারে লিখতে পারেন। হয়।
যেকোন সরকারী- বেসরকারী চাকরী লাভের আগে প্রথম শর্ত হইল আগে একটি Curriculum Vitae বা জীবন বৃত্তান্ত জমা দেয়া। Curriculum Vitae বা জীবন বৃত্তান্ত এই মাধ্যমেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই একটি ধারনা লাভ করতে পারেন এবং অনেক সময় একটি সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি লাভ করে থাকেন। এজন্য সিভির মাঝে একটি আকর্ষণী বা প্রফেশনাল লুক থাকা অত্যান্ত প্রযোজনীয়। এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা সিভি লেখার নিয়ম সম্পূর্ন রুপে জানতে পারব এবং কিভাবে একটি সিভিতে প্রফেশনাল লুক দেয়া যায় সেটিও বুঝতে পারব।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে, যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
পড়াশোনার পাশাপাশি বা পড়াশোনা শেষ করে অনেকেই চাকরির জন্য ছুটে। চাকরির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো একটি সঠিক সিভি তৈরি করা। কারণ একটি চাকরির জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই একটি সিভি তৈরি করতে হবে। তবে এই সিভি তৈরির নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম আছে। সিভি শুধু চাকরির জন্যই তৈরি করা হয়
না, বৈবাহিক কাজের জন্য সিভি তৈরি করার প্রয়োজন পড়ে। তাই সিভি সম্পর্কে সবারই কমবেশি ধারণা থাকা উচিত একটি পারফেক্ট সিভি কিভাবে তৈরি করতে হয়।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
চাকরিজীবনে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি ভালো মানের এবং প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে যে নিয়মনীতিগুলো অনুসরণ করতে হয় তা এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। চাকরিপ্রত্যাশীদের সিভি তৈরিতে এই কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে আশা করছি।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়।নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। কন্টেন্ট টি আমার জন্য অনেক উপকারি ছিলো।চাকরি প্রত্যাশি সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।
যে কোন সরকারি, বেসরকারি চাকরির জন্য সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সঠিক নিয়মে সিভি ড্রপ করা না গেলে তা কখন গ্রহণযোগ্যতা পায় না। সুতরাং যে কোন চাকরির জন্য সঠিক ফর্মেটে সিভি ড্রপ করতে হয়।
সিভি বিষয়টি ব্যক্তিজীবনে ও প্রফেশনাল ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।যেকোনো জবের ক্ষেত্রে বিশেষ করে বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য অবশ্যই সিভি ড্রপ করতে হয়।কিন্তু প্রফেশনাল ওয়েতে কিভাবে সঠিক সিভি তৈরি করতে হবে আমরা অনেক সময় বুঝতে পারি না। এছাড়া ব্যক্তিজীবনে বিয়ের ক্ষেত্রে ও সিভি গুরুত্বপূর্ণ।
তাই বলা যায় এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে খুব ভালো ভাবে সিভি তৈরির প্রক্রিয়া গুলো জানার সুযোগ হলো।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত গুছিয়ে একটি উপকারী কন্টেন্ট লিখার জন্য।
Reply
বর্তমান CV একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কোথাও আবেদন করার জন্য আমাদের সবার আগে CV জমা দিতে হয়। কিন্ত অনেকের CV সম্পর্কে ধারণা না থাকায় বা কিভাবে লিখবে বুঝতে না পারায় অন্যের সাহায্য নেয় বা অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই আর্টিকেলটি CV সম্পর্কে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আমাদের অনেক উপকার করেছে।
এই কনটেন্টটি প্রত্যেক মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এখানে সিভির খুটিনাটি বিষয়ে অনেক সুক্ষ্ণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি।সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে।
কথায় আছে আগে দর্শনধারী তারপর গুণ বিচারী। তাই চাকরির জন্য প্রথম শর্ত হচ্ছে যথাযথ সিভি তৈরি করা।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এই কনটেন্টটি প্রত্যেক মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত গুছিয়ে একটি উপকারী কন্টেন্ট লিখার জন্য।
প্রফেশনাল সিভির ফরমেট সাধারণত একই রকম হয়ে থাকে,কারণ সব ধরনের সিভিতে নাম, ঠিকানা, কন্টাক্ট ইত্যাদি বাধ্যতামূলক দিতে হবে।আপনাকে আপনার কাজগুলো সিভির মধ্যে সংক্ষিপ্ত আকারে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে হবে। আপনার একাডেমিক ও প্রফেশনাল অর্জন গুলো উল্লেখ করতে হবে। সিভি সংক্ষিপ্তভাবে লেখার চেষ্টা করুন। তবে সংক্ষিপ্ত করতে গিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা বাদ রাখা যাবে না। সিভি ২ পৃষ্ঠার মধ্যে শেষ করুন। তবে আপনার চাকরি বা কাজের উপর ভিত্তি করে পৃষ্ঠা বাড়াতেও পারেন। তবে সিভি ২ পৃষ্ঠা হলে নিয়োগ কর্মকর্তা সিভি ভালো করে দেখে। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো নিয়োগ কারীরা আপনার ভুলগুলো খুঁজে বের করে তাই সিভি লেখার সময় লক্ষ্য রাখুন বানানগুলো ও তথ্যগুলো যেন ভুল না হয়। সিভি তৈরি করার পর প্রিন্ট করার আগে অবশ্যই অন্য একজনকে দিয়ে সিভি ভালো করে পড়ে নিন।
বর্তমান আধুনিক যুগে চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। এই আর্টিকেলটি পড়ে চাকরি প্রার্থীরা অনেক উপকৃত হবেন । সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারবেন ।
সিভি অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। সিভি কিভাবে তৈরি করতে হয় এই কনটেন্টিতে তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।আশা করি সবার উপকারে আসবে।
চাকরির ক্ষেত্রে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপনা করার মাধ্যমে হচ্ছে সিভি। চাকরি ক্ষেত্র থেকে শুরু করে বিবাহ ক্ষেত্রেও অনেক গুরুত্ব বহন করে সিভি।
তাই আমাদের সিভিটা সঠিকভাবে এবং সঠিক নিয়মে তৈরি করা খুবই জরুরী। এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে সিভি তৈরি করার নিয়ম ও গুরুত্ব উপস্থাপন করা হয়েছে। বিশেষ করে যারা চাকরির প্রত্যাশী তারা এই কনটেন্টে অবশ্যই পড়া উচিত।
ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। যার মাধ্যমে আমরা একটি সিভি পূর্ণাঙ্গ ভাবে তৈরি করতে পারি এ সম্পর্কে অনেক সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
যেকোনো চাকরি পেতে সিভির গুরুত্ব অনেক |সিভি ছাড়া কোন চাকরিতে নিয়োগ করা হয় না | এটি একটি ফরমালিটি |সুতরাং আমাদের প্রত্যেকের, যারা চাকরি প্রত্যাশী ,তাদের উচিত খুব সুন্দর মার্জিত লেটেস্ট মডেলের সিভি তৈরি করে সংরক্ষণ করা |একটা সিভি একজন মানুষের সারসংক্ষেপ, তার দক্ষতা ,তার পার্সোনালিটি সবকিছু ফুটিয়ে তোলে| তবে সংক্ষেপে যারা, সিভিতে তাদের দক্ষতা ,পরিচয় ,সার্টিফিকেসান তুলে ধরতে পারে যাতে করে এক নজর সিভিতে চোখ বুলিয়ে চাকরি দাতা তার সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে |হতে পারে সর্বোচ্চ ৩০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিট এর মধ্যেই দাতাকে সিভির মাধ্যমে নিজের প্রতি আটকাতে হবে |তবেই সিভিটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে |ঝকঝকে সুন্দর ছবি এবং নতুন পদ্ধতিতে সিভি তৈরি করে সহজে সিভিকে সুন্দর করা যায় |
চাকরি প্রত্যাশি প্রতিটি ব্যক্তির ক্ষেত্রেই একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না বা জানি না। উক্ত কনটেন্টে সুন্দর বা অ্যাটাকটিভ সিভি তৈরির ক্ষেত্রে স্টেপ বাই স্টেপ অত্যান্ত শুশৃংখলভাবে বোঝানো হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট এর জন্য।
বর্তমান চাকরীর বাজারে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস।চাকরী পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি অনেকটাই সিভির উপরেই নির্ভর করে।তাই সঠিকভাবে একটি সিভি তৈরী করার জন্য কন্টেন্ট টি গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য
চাকরীর বাজারে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস। চাকরী পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি অনেকটাই সিভির উপরেই নির্ভর করে। অনেকেই যোগ্যতা থাকা সত্যেও রিজেক্ট হয় সিভি সঠিকভাবে না সাজাতে পারার কারনে। সঠিকভাবে একটি সিভি তৈরী করার জন্য কন্টেন্ট টি গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য
CV লেখার নিয়ম | চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
সিভি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট যা ব্যক্তির শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা এবং সামাজিক অবস্থানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়। সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি। সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথ ভাবে অনুসরন না করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরতে পারে। এরকম একটি তথ্যবহুল কনটেন্ট তৈরি করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি।একটি ভালো সিভি লেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম মেনে চলা উচিত। লেখক এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন |
আমরা কমবেশি সকলেই জানি চাকরির মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এজন্য সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত । মাশাআল্লাহ লেখা টা পড়ে উপকৃত হলাম।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। কনটেন্টটিতে সঠিকভাবে সিভি লিখার নিয়ম বর্ণিত হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভির ক্ষেত্রে তিনটি প্রধান ভুল—গতানুগতিক ধরণের সিভি, বানান ভুল, এবং মিথ্যা তথ্য প্রদান—প্রার্থীদের ইন্টারভিউতে ডাকা না হওয়ার প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এই ভুলগুলো সহজেই এড়ানো যায় যদি আমরা সঠিক নিয়ম মেনে সিভি তৈরি করি। সিভি কিভাবে সুন্দর গুছানোভাবে লিখতে হয় এই কনটেন্টটিতে সুন্দর করে তা তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। কন্টেন্ট টি আমার জন্য অনেক উপকারি ছিলো।চাকরি প্রত্যাশি সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।
CV হচ্ছে চাকরির জন্য প্রধান জিনিস।সিভিতে নিজেকে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই চাকরী হয়।সিভিতে একটা মানুষের পরিচয়, যোগ্যতা,জাতীয়তা মোটামুটি সকল কিছুর ধারনা পাওয়া যায়। অতএব CV লিখতে তৈরির জন্য যথেষ্ট ধারনা দরকার। সিভি তৈরির জন্য ধারনা পেতে এই কনটেন্ট টা যথেষ্ট উপকারী হবে আশা করি।
🍀🍀চাকরি কিংবা বিয়ে উভয় ক্ষেত্রেই সিভির ভূমিকা অপরিসীম।একজন মানুষের ব্যাক্তিত্ব কেমন,সেটা বোঝা যায় তার সিভির মাধ্যমে।সিভির সকল নিয়ম মেনে সুন্দর,গোছানো,নির্ভূলভাবে লিখা সিভি অন্যদের চেয়ে আপনাকে আলাদা করে পরিচিত করবে।এজন্য খুব সতর্কতা ও যত্নের সহিত সিভি লিখা উচিত।এই কন্টেন্ট এ সিভি কেনো লিখতে হয়,সিভির প্রকারভেদ,কিভাবে সিভি লিখতে হয় সবকিছুর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।যা সময়োপযোগী এবং আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম আর্টিকেল লেখার জন্য..💚💚
চাকরির জন্য সঠিকভাবে সিভি লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একটি পেশাদার সিভি নিয়োগকর্তার কাছে চাকরি প্রার্থীর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার প্রমাণ হিসেবে কাজ করে।প্রদত্ত আর্টিকেলে, সিভি লেখার প্রয়োজনীয় নিয়মাবলী, বিভিন্ন ফরম্যাট এবং প্রাসঙ্গিক টিপস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা একটি আকর্ষণীয় ও কার্যকর সিভি তৈরি করতে সহায়ক হবে।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে চাকরিপ্রার্থীর জন্য উপকারী একটি কনটেন্ট তৈরির জন্য।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে এগিয়ে থাকা এই আধুনিক সময়ে এসেও আমরা অনেকেই একটি উপযুক্ত সিভি রাইটিং এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়ে যাই। এক্ষেত্রে প্রদত্ত কনটেন্টটিতে উল্লেখিত সিভি রাইটিং এর পদক্ষেপগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে পারলে প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে অনেকটাই এগিয়ে থাকা সম্ভবপর হবে বলে আশা করা যায়।
CV লেখার নিয়ম | চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম– আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। আজ আমরা জানতে চেষ্টা করব প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। লেখক কনটেন্টটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে। এই নিয়ম কানুন মেনে সিভি লিখলে পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে।
শিক্ষা জীবন শেষে আসে মানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও চ্যালেঞ্জিং দুটি অধ্যায়।
তা হল ১। বৈবাহিক জীবন, ২। কর্ম জীবন।
আর নিজের সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রকাশের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে “সিভি” । সিভির মাধ্যমে ফুটে উঠে ব্যাক্তির যোগ্যতা, দক্ষতা ও শিক্ষার মান। অনেক সময় সুযোগ্য ব্যাক্তির যোগ্যতাও বোঝা যায় না সঠিক ও সুন্দর- সাবলীল সিভি উপস্থাপনার অভাবে। তাই জীবনে “সঠিকভাবে সিভি উপস্থাপনার” গুরুত্ব অপরিসীম।
‘বিবাহ ও চাকরি’ দুটির জন্যই সিভির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তবে দুটি ক্ষেত্রে সিভি উপস্থাপনা-ভঙ্গিতে রয়েছে কিছুটা তারতম্য। চাকরির সিভির তুলনায় বিবাহের সিভি কিছুটা বিস্তারিত হয়ে থাকে। কন্টেন্টটি প্রত্যেক ব্যাক্তিকে প্রফেশনালভাবে একদম বেসিক থেকে উভয় সিভি তৈরিতে অনেক সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ্।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। এই কনটেন্টটিতে সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা পড়ে চাকরি প্রার্থীরা অনেক উপকৃত হবে।
চাকরি প্রার্থীদের কাছে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। সিভির মাধ্যমে একজন মানুষের যোগ্যতা,মননশীলতা,সৃজনশীলতা, রুচিবোধ ও স্মার্টনেস ফুটে ওঠে। তাই একজন প্রার্থীকে নির্বাচন করার ক্ষেত্রে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান চাকরি প্রা্র্থীর সিভি দেখে ও অনেক সময় নির্বাচন করে থাকেন।তাই সিভি সব সময় প্রফেশনাল ও স্মার্ট লুক থাকা প্রয়োজন।
অনেকদিন থেকেই ভাবছিলাম একটা সিভি বানাবো। কিন্তু নিয়ম কানুন জানা ছিলো না। এখন জেনে নিলাম এবং খুব উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখককে।
এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য cv অনেক প্রয়োজনীয়। cv মাধ্যমে নির্ধারণ হয় চাকরি পাওয়া না পাওয়া বিষয়টি। সঠিকভাবে cv তৈরির জন্য রাইটার যে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন তার জন্য রাইটারকে ধন্যবাদ।।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা দেয়। একটি ভাল মানের সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা করে।এর মাধ্যমে চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করা এবং উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। এইকন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।যারা চাকরি খুঁজছেন তারা এই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি ক্ষেত্রে সঠিক সুন্দর ভাবে লেখা সিভির বিকল্প খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কিন্তু এই অপরিহার্য অংশ আমরা অনেকেই সঠিকভাবে লিখতে পারি না। তাই সুন্দরভাবে সিভি লিখতে যা যা প্রয়োজন তা অতি সহজভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো সিভি জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয়। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।কনটেন্টটি পরে আমি প্রফেশনালি সিভি লেখার পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছি। এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন ও প্রফেশনাল সিভি তৈরির একাধিক পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।এটি খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনে একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ প্রয়োজনীয় এ কনটেন্টটি লিখে আমাদের সাহায্য করার জন্য।
যেকোনো জায়গায়(চাকরি/বিয়ে)নিজেকে উপস্থাপনের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে সিভি। একটি সিভির মাধ্যমে আমরা নিজের পরিচয়, যোগ্যতা অন্যের সামনে উপস্থাপন করি,নিজের তথ্য অন্যের কাছে দাখিল করি। অনেকেই আছেন যারা সিভি লিখতে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন, কিভাবে লিখলে সিভিটি সুন্দর ও মানসম্মত হবে তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারে আসবে বলে আমি আশা করি। কন্টেন্টটিতে সিভি লেখার পদ্ধতি সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন লেখক। সিভির গুরুত্ব ও লেখার নিয়ম বুঝতে অনেক সাহায্য করবে এই কন্টেন্টটি, তাই সবাইকে অন্তত একবার কন্টেন্টটি পড়ার বিশেষ অনুরোধ। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।
একটি মানসম্পন্ন ভালো বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে যোগদান করতে চাইলে প্রফেশনালভাবে সিভি তৈরি করার গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যক্তিগত জীবন এবং ক্যারিয়ার দুটি ক্ষেত্রেই একটি মানসম্মত সিভি প্রত্যেক মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। গতানুগতিক ধরনের সিভি,বানান ভুল ও মিথ্যা তথ্য প্রদান এর কারণে বেশিরভাগ সিভি রিজেক্ট হয়। ব্যক্তিগত ও ক্যারিয়ার দুটি ক্ষেত্রেই প্রফেশনালভাবে কিভাবে সিভি লিখতে হয় এই আর্টিকেলটিতে লেখক সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যা অনুসরণ করলে মানুষ অনেক উপকৃত হবে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV।একটি ভাল মানের সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা করে।এর মাধ্যমে চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করা এবং উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। এই কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।যারা চাকরি খুঁজছেন তারা এই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন, ইনশাআল্লাহ।
CV এমন একটা জিনিস যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়। যারা এই বিষয়ে অবগত নয় তাদের জন্য এই কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এত সুন্দর করে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরি হোক বা বিবাহ, সকল ক্ষেত্রেই সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।তাই সিভি হতে হবে তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয়।একটি সিভিতে কী কী বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে,সিভি কীভাবে লিখতে হবে, সিভি কে আকর্ষণীয় করার উপায় ও সিভির প্রকারভেদ নিয়ে এই কনটেন্টটি তে আলোচনা করা হয়েছে।যা পড়ে একজন ব্যাক্তি তার সিভি কে আকর্ষণীয় ও তথ্যবহুল করতে পারবে বলে আমি মনে করি।
বর্তমান সময়ে বেকারত্ব অনেক বেড়ে গেছে। মানুষের এখন চাকরি হতেই চায় না। তার অন্যতম একটি কারণ হলো প্রফেশনাল CV তৈরি করতে না পারা এই কনটেন্ট টি তে কিভাবে প্রফেশনাল CV তৈরি করতে হয় তা সুন্দরভাবে বুঝানো হয়েছে।এছাড়াও আর কি কি কাজের জন্য আমাদের CV প্রয়োজন তা উল্লেখ করা হয়েছে। অনেক উপকৃত হলাম। আশা করছি কনটেন্ট টি সবার জন্য উপকৃত হবে।
🌟 অসাধারণ লেখা! 👏
সিভি হলো চাকরিতে প্রবেশের প্রথম ধাপ।📝এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য বিভিন্ন ধাপে প্রফেশনাল সিভি তৈরির যে দিকনির্দেশনা এবং টিপস দেওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অমূল্য একটি গাইড 🌟।
লেখক খুব সুন্দরভাবে সিভির গুরুত্ব,সিভির প্রকারভেদ নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা, সিভিতে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ, কম্পিউটার দক্ষতা, ভাষাগত দক্ষতা, শখ, এবং রেফারেন্স কিভাবে উল্লেখ করতে হবে,শিরোনাম, পেশাগত লক্ষ্য, ঠিকানা, ছবি সংযুক্তি সহ সঠিক ফন্ট, ফন্টের কালার, এবং গ্রাফিক্স ব্যবহারের দিকনির্দেশনা দিয়ে সিভি লেখার নিয়ম,ইন্টারভিউ বোর্ডে যাওয়ার আগে প্রস্তুতির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় পরামর্শ তুলে ধরেছেন ।
💼 চাকরির জন্য সিভি লেখার সঠিক নিয়ম নিয়ে এমন বিস্তারিত আলোচনা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য।✍️ ধন্যবাদ লেখককে, এমন অসাধারণ ও চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ লেখা উপহার দেওয়ার জন্য🌟।
সবাইকে পরামর্শ দিচ্ছি লেখাটি পড়ে নিজ নিজ সিভি উন্নত করতে যা চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দিতে পারে🎯।
🌲🌲 আমরা সকলে কমবেশি জানি চাকরি মানে সিভি। চাকুরী জীবনে প্রথম ধাপ হলো সিভি। সিভি একটি পার্থী পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে।
🌿🌿যা নিয়োগকরের কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি তো এই সময় বানানো ব্যাকরণগত ভুল পরিহার করতে হবে এবং প্রাসঙ্গিক ও সত্য তথ্য সংযুক্ত করতে হবে। ইন্টারভিউ প্রস্তিতির জন্য মার্জিত পোশাক পরা পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা ও সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে। উক্ত কনটেন্টি একটি সময়োপযোগী কনটেন্ট। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া।অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত। যা এই কনটেন্টে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণিত আছে ।
👉👉আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি।CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। 🎯এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। 📝CV শুধু চাকরি ক্ষেত্রে নয় বর্তমানে বিবাহের ক্ষেত্রেও পাত্রীপক্ষ সিভি দেখতে চায়। 🤵👰সিভির মাধ্যমেই একটা মানুষ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা নেওয়া যায়। এই সিভি লেখার ক্ষেত্রে সিভির দৈর্ঘ্য এবং আউটলুকিং এর উপর নজর দিয়ে তৈরি করতে হয়। 🖨️তাছাড়া সিভি লেখার অনেক নিয়ম কানুন আছে এবং কোথায় কোন ধরনের সিভি লিখতে হবে তারও একটা নিয়ম কানুন রয়েছে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ তিনি তার লেখনীর মাধ্যমে একটা সিভি কিভাবে সুন্দর করে প্রফেশনাল ভাবে লিখা যায় তার বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। 👌❤️ আমি আশা করি আমার মত সবাই কনটেনটটি পড়ে খুবই উপকৃত হবেন এবং সিভি লেখার নিয়ম কানুন বিস্তারিত জানতে পারবেন। ধন্যবাদ।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। উপরের লেখাটির মধ্যমে আমরা জানার চেষ্টা করব প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।
সরকারি বা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV. আমাদের বৈবাহিক জীবন এবং অন্যান্য সব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুন্দর, সংক্ষিত ও মার্জিত সিভি তৈরি করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণা উক্ত কনটেন্টে তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সিভি সরকারি বা বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একটা সুন্দর সিভি আপনার সম্পর্কে পজিটিভ ধারণা তৈরি করতে সাহায্য করে। কিন্তু অনেকে সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারে না। এই কন্টেন্টটি পড়লে ইং-শা আল্লাহ সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারবেন যা চাকরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
👉 CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ থাকে।
👉চাকরি তে যোগদানের প্রথম শর্ত হচ্ছে
সিভি। যেকোনো জায়গায়(চাকরি/বিয়ে)নিজেকে উপস্থাপনের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে সিভি। একটি সিভির মাধ্যমে আমরা নিজের পরিচয়, যোগ্যতা অন্যের সামনে উপস্থাপন করি,নিজের তথ্য অন্যের কাছে দাখিল করি।
👉CV নিয়ে অত্যন্ত চমৎকার একটি কন্টেন্ট ছিল এটি। যে কোন ধরনের চাকুরির আবেদনের জন্য CV তৈরী করতে হয়। চাকুরি লাভের জন্য কিভাবে নিজের একটি সুন্দর CV তৈরী করতে হবে তা অত্যন্ত সুন্দর ও স্পষ্ট ভাবে এই কন্টেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
👉লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। 🎁পরবর্তীতে এমন সুন্দর সুন্দর লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।🌻
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। নতুন চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। কন্টেন্টটির বিশ্লেষণ অত্যন্ত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলা হয়েছে। এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
🎯যে কোন চাকরির জন্য আবেদন এর পূ্র্বশর্ত হল ভালো মানের একটি সিভি। সিভির দ্বারা নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।কিন্তু আমরা অনেকেই প্রফেশনাল ভাল মানের CV লেখার নিয়ম জানি না।এই কন্টেন্ট টি পড়ার মাধ্য়মে একজন ব্যাক্তি খুব সহজেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে সহ্মম হবেন।।❤️
আমরা সবাই জানি যে কোন চাকরি পেতে হলে আমাদের খুব ভালো মানের একটি সিভির প্রয়োজন হয়। কিন্তু দেখা যায় আমরা অনেকেই সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে পারি না ফলে আমরা ঠিক করে চাকরির আবেদন করতে পারি না। সিভি তৈরি করার কিছু নিয়ম আছে যেটা এই কন্টেন্ট এর মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে না পারলে সঠিক ইনফরমেশন না দিলে অনেক সময় চাকরি পাওয়া যায় না। এই কন্টেন্ট টি ভালো ভাবে পরলে আমরা সবাই সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। এটা অনেক সুন্দর ও উপকৃত আর্টিকেল।
CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। এরজন্য প্রয়োজন ভালোমানের সিভি তৈরী করা,যা অনেকেই জানেন না। CV এর মান ভালো না হলে ১ম এই বাদ হয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। তাই মানসম্মত cv তৈরীর বিকল্প নেই। কীভাবে মানসম্মত CV তৈরি করতে হয় তা এ কনটেন্ট থেকে সহজেই জানা যায়। তাই আমরা যারা ভালোমানের CV তৈরি করতে পারিনা তাদের জন্য খুব উপকারী ভূমিকা রাখবে এ কনটেন্ট টি ইন শা আল্লাহ।
এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির জীবিকা নির্বাহের জন্য অবশ্যই একটি চাকরির প্রয়োজন হয়। আর একটি ভালো চাকরির জন্য অবশ্যই ভালো মানের একটি সিভি অত্যাবশ্যক। সিভির মাধ্যমে নিজেকে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা যায়। তাই সিভি যেকোনো ক্ষেত্রে সেটা বিয়ের জন্য হোক বা চাকরির জন্য অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু আমরা অনেকেই সঠিক ভাবে সিভি লিখতে পারি না। সেক্ষেত্রে এই আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দর করে সিভি লেখার নিয়ম তুলে ধরেছেন। যা চাকরির জন্য সিভি তৈরির ক্ষেত্রে অনেক উপকৃত করবে। এই আর্টিকেলটি পড়ে একজন ব্যক্তি অবশ্যই একটি ভালো মানের প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে সক্ষম হবেন ইন শাহ্ আল্লাহ।
A nice presentation. Anyone can easily create a smart and accurate CV by reading this report.
সিভি বা কারিকুলাম ভাইটা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ উপায় নিজের সম্পর্কে একটি ফরম্যাটে উপস্থাপন করার। এতে খুব সহজেই একজনের ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে দ্রুত জেনে নেয়া যায়। বাছাই প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ ও সহজ হয়। সিভি লেখার ও কিছু সুন্দর নিয়ম আছে। কারো কাছে প্রেজেন্ট করার জন্য আকর্ষণীয় কোয়ালিটিফুল ভালো সিভি তৈরি করতে হলে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। যারা এসব না জেনেই সিভি তৈরি করে তারা পিছিয়ে থাকে, তারা রেসপন্স ও কম পায়। আর যাদের সিভি সুন্দর হয় তারা সহজেই বাছাই ক্ষেত্রে এক ধাপ এগিয়ে থাকে। সেটা হোক চাকুরী কিংবা বিয়ে যেকোনো কিছু। সুতরাং সিভি তৈরির নিয়ম জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ এমন বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
ব্যক্তিগত ও ক্যারিয়ার দুটি ক্ষেত্রেই প্রফেশনালভাবে কিভাবে সিভি লিখতে হয় এই আর্টিকেলটিতে লেখক সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যা অনুসরণ করলে মানুষ অনেক উপকৃত হবে।
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট!
CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।তবে
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। CV ছাড়া আজকাল চাকরি নেওয়া অসম্ভব। আজকাল চাকরি মানেই হচ্ছে সিভি। কন্টেন্টটিতে সিভি কয় প্রকার কি কি সিভি তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে সব কিছু সুন্দর ভাবে লিখা আছে এই আর্টিকেলে।লেখকে অনেক ধন্যবাদ।
চাকরি মানেই সিভি।সঠিকভাবে সিভি উপস্থাপনের মাধ্যমে প্রার্থীর চাকরি পাওয়া সম্ভব।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ থাকে।আমি কনটেন্টির লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, কারণ তিনি বিভিন্ন প্রকার সিভি এবং তার গুরুত্ব অসম্ভব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। আশা করি আমার মত আপনারাও এ কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম।সিভি মানেই চাকরি।সরকারি বা বেসরকারি চাকরির জন্য সিভির ভমিকা অনেক।সিভি দেখেই আবেদনকারির শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারে নিয়গকারি করতিপক্ষ।সিভি দেখেই অনেকের চাকরি হয়ে যায়।তাই সিভি অনেক সুন্দর করে,প্রফেসনাল করে তৈরি করা উচিত।এই কন্টেন্টটি পড়ে যে কেউ সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।এটি না পড়লে সিভি সম্পর্কে আমি তেমন জানতাম না।তাই রাইটারকে অনেক ধন্যবাদ কন্টেন্টটি লেখার জন্য।
নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী উপযুক্ত চাকরি পেতে হলে পরিমার্জিত, পরিচ্ছন্ন ও অল্প কথায় তথ্যপূর্ণ সিভি তৈরি করা আবশ্যক। এক্ষেত্রে কিছু বিষয় মনে রেখে সিভি তৈরি করা দরকার। উল্লেখিত কন্টেন্ট এ
প্রয়োজন অনুযায়ী ও ক্ষেত্র অনুযায়ী সিভি তৈরি করার নিয়ম সুন্দর ও সাবলিল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয় একটি CV বা Curriculum Vitae তে। এতে খুব সহজেই একজন মানুষের ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়। চাকুরী প্রার্থীদের CV একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই পোস্ট এর মধ্যে CV নিয়ে অনেক প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য শেয়ার করা হয়েছে যা সবার জানা দরকার।
আসসালামু আলাইকুম।সিভি মানেই চাকরি।সরকারি বা বেসরকারি চাকরির জন্য সিভির ভমিকা অনেক।সিভি দেখেই আবেদনকারির শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারে নিয়গকারি করতিপক্ষ।সিভি দেখেই অনেকের চাকরি হয়ে যায়।তাই সিভি অনেক সুন্দর করে,প্রফেসনাল করে তৈরি করা উচিত।এই কন্টেন্টটি পড়ে যে কেউ সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।এটি না পড়লে সিভি সম্পর্কে আমি তেমন জানতাম না।তাই রাইটারকে অনেক ধন্যবাদ কন্টেন্টটি লেখার জন্য।সিভি নিয়ে চমৎকার একটি কুন্টেন্ট এটি।
সিভি একটি অতি সহজ মাধ্যম নিজের সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপনের।একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ এর মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়। এই আর্টিকেলটিতে লেখক সেই সকল বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছেন যা অনুসরণ করলে একটি সুন্দর সাবলিল গ্রহণযোগ্যতা মান সম্পন্ন সিভি তৈরি করা সম্ভব।
চাকরি পাওয়ার জন্য সুন্দর ও মার্জিত সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে। বর্তমান সময়ের জন্য লেখাটি খুবই প্রয়োজনীয়। ধন্যবাদ লেখককে তার গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টের জন্য।
চাকরি পাওয়ার জন্য সুন্দর ও মার্জিত সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে। বর্তমান তরুণ সমাজের জন্য লেখাটি খুবই প্রয়োজনীয়। ধন্যবাদ লেখককে তার গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টের জন্য।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি । সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন। চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে। একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। উক্ত কনটেন্টটিতে সিভি তৈরির নিয়ম সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি । সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন। চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে। একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। উক্ত কনটেন্টটিতে সিভি তৈরির নিয়ম সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আর্টিকেলটি পড়ার পর আমি বেশ উৎসাহিত এবং উপকৃত বোধ করেছি। বিশেষ করে যারা চাকরি খুঁজছেন বা ভবিষ্যতে খুঁজবেন, তাদের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সহায়ক একটি আর্টিকেল। সঠিকভাবে এবং প্রফেশনাল মানের সিভি তৈরির নিয়ম জানার মাধ্যমে একজন চাকরি প্রার্থী নিজেকে উপস্থাপন করতে পারবেন।
চাকরি পাওয়ার পেছনে সিভি যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তা বুঝতে এবং নিজের সিভিকে আরও প্রফেশনাল ও আকর্ষণীয় করতে এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত। এটি চাকরি প্রার্থীদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ হিসেবে কাজ করবে।
🌿🌿চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়।
🌱🌱সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
🌻🌻এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে।
🌸🌸 উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
Cv কতোটা আকর্ষণীয় ও কিভাবে সাজানো সঠিক ডকুমেন্ট দেওয়া কিনা এগুলোর ওপর চাকরি পাওয়ার সম্বাবনা সম্পূর্ণ রূপে নির্ভরশীল। কন্টেন্টটি খুবই উপকারী। এ কন্টেন্টটি পড়ার ফলে চাকরি নিয়ে যে হতাশা তা অনেকটা কমানো সম্ভব।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
সরকারী বা বেসরকারী যেকোনো চাকরীর ক্ষেত্রে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ হলো সিভি। সিভি তৈরীর নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করে তৈরী না করলে চাকরীর ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে।চাকরীর হওয়ার ক্ষেত্রে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
চাকুরী পেতে সবাই আগ্রহী। কিন্ত চাকুরীর জন্য একটি পেশাদার সিভি তৈরী করার সঠিক নিয়ম অনেকেই জানেন না। এই লেখনী দ্বারা সিভি কিভাবে সঠিক উপায়ে লেখতে হয় এবং সিভি কত প্রকার ও কি কি এবং সিভির সংজ্ঞা সহ অনেক কিছুই জানা গেলে। এবং এটি সংরক্ষণ করে রাখলাম। লেখকে অসংখ্য অগণিত ধন্যবাদ।
সিভি এমন একটা জিনিস যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়। চাকরি পাওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ । লেখক উক্ত কনটেন্টটিতে সিভি তৈরির নিয়ম সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন । লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক উপকারী কনটেন্ট আমাদের কাছে শেয়ার করার জন্য।
এখন লেখাপড়ার পাশাপাশি অনেকে চান চাকরি করতে। কিন্তু সেই সময় সবাই একটা ভুল করে থাকে যা হল সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করা। এর কারনে অনেকে চাকরির প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে যায়। এই আর্টিকেল পড়ে সবাই সিভি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে যা কাজে লাগিয়ে চাকরির জন্য ভালো সিভি তৈরি করতে পারবে।
সরকারি বা বেসরকারি যে কোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম পূর্ব শর্ত হলো সঠিকভাবে CV তৈরি করা। একটি ভালো মানের CV তে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা ও ও কাজের দক্ষতা বিষয়ে উল্লেখ করা থাকে যা একজন ব্যক্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ও সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। CV বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। এই আর্টিকেলটিতে CV লেখার ধরন, প্রকারভেদ সহ বিভিন্ন বিষয় সহজ এবং সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম,
আমরা সবাই কম বেশি সিভির সাথে পরিচিত। সিভি একজন মানুষের পরিচয়,শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা, এককথায় জীবন বৃত্তান্ত খোলাসা করা থাকে চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ,এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় সি ভি লেখার নিয়ম বর্ণনা করার জন্য ।
CV বা Curriculum Vitae মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। উপরের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে সিভি বানালে একটি নির্ভুল সিভি হবে।
CV বা Curriculum Vitae মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে। সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে সিভি বানালে একটি নির্ভুল সিভি হবে।
সিভি ছাড়া চাকরি কখনো সম্ভব নাহ। সিভি এর মান ভালো নাহ হলে, চাকরির প্রত্যাশা করা যায় নাহ। যারা সিভি নিয়ে ভুগছেন তাদের জন্যই এই আর্টিকেলটি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমান যুগ হলো প্রতিযোগিতামূলক যুগ। এখানে টিকে থাকতে হলে দক্ষতা ও সৃজনশীলতার প্রয়োজন। বর্তমানে চাকরির বাজারে টিকতে হলে দরকার যুগোপযোগী সিভি। আর একটি উপযুক্ত সিভির অভাবে অনেক সময়ই একজন ক্যান্ডিডেট ইন্টারভিউ থেকে বাদ দিয়ে দেয়া হয়। তাই উপরুক্ত আর্টিকেলটি পড়ে যারা এখনো সিভি তৈরি করেনি তারা উপকৃত হবেন এবং অন্যরাও তাদের নিজের সিভি উন্নত করতে আগ্রহী হয়ে উঠবেন যা তাদের ক্যারিয়ারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
একটা ভালো চাকরি হওয়ার জন্য সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সঠিক নিয়মে সিভি প্রদান করলে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সিভির সঠিক নিয়ম জানার জন্য উপরোক্ত কনটেন্টটি পড়া জরুরী।
চাকরির জন্য CV লেখা সমসাময়িক বিষয়। সিভির মাধ্যমে নিজের সব তথ্য উল্লেখ করে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়। সিভি সম্পর্কে অনেক তথ্য এখানে দেওয়া আছে যার মাধ্যমে যে কেউ সিভি সম্পর্কিত নানা সমস্যা সহজেই বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সময়ে আমাদের সবাইকে CV তৈরি করতে হয়। সেটা হোক বিয়ের জন্য বা চাকরির জন্য। একটা সুন্দর সিভির মধ্যে আমাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। একটি সাবলীল সিভি বিয়ের জন্য হোক বা চাকরির জন্য দুটোর ক্ষেত্রেই প্রথম ইমপ্রেশন। সিভি দেখেই আবেদনকারির শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারে নিয়োগকারি কতৃপক্ষ।এমনকি সিভি দেখেই অনেকের চাকরি হয়ে যায়।তাই একটি সিভিকে প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করা উচিত।এখানে লেখক খুব সুন্দরভাবে সহজ উপায়ে কিভাবে চিনি তৈরি করতে হবে বলেছেন খুব সুন্দর এত সহজ উপায়ে কিভাবে সিভি তৈরি করতে হবে তা বলেছেন। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর সিভি লেখার নিয়ম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বর্তমানে স্মার্ট বাংলাদেশে যে কোন স্মার্ট চাকরির ক্ষেত্রে যেমন প্রতিযোগিতার শেষ নেই তেমনি নিজেকে স্মার্ট এবং গুছিয়ে উপস্থাপন করার অন্যতম মাধ্যম হলো CV/RESUME.বর্তমানে চাকরি হোক কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান(বিয়ে) এসব ক্ষেত্রে নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ একটা মাধ্যম হলো CV/RESUME.সেক্ষেত্রে কিভাবে CV/RESUME তৈরী করলে নিজেকে স্মার্টলি উপস্থাপন করা যাবে এই কন্টেন্টে খুবই সুন্দর এবং সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।এই কন্টেন্টটা মন দিয়ে পড়লে সামনের দিনে CV নিয়ে কারো কোন সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না।
চাকরি পেতে হলে একটি ভালো সিভির কোন বিকল্প নেই। অনেকে অনেক সময় সিভিতে ভুল বা ভুয়া তথ্য দেয় যা মোটেই উচিৎ নয়। কারন ইন্টারভিউ এর সময়েই একজন কর্মকর্তা একজন ক্যান্ডিডেট এর সক্ষমতা সম্পর্কে বুঝতে পারেন। আবার একটি সঠিক ও আপডেটেড সিভির অভাবে অনেক ভালো ভালো ক্যান্ডিডেট বাদ পরে যায়। তাই উপরের আর্টিকেলটি পড়লে সকলেই একটি ভালো সিভি তৈরি করতে পারবে বলে আমি মনে করি।
চাকরি মানেই সিভি।
যেকোনো জায়গার চাকরি নিয়োগ এর ক্ষেত্রে প্রথমেই দরকার হয় সিভি।
আর সিভিটি হতে সুন্দর সাবলিল,
এই সিভির মাধ্যমেই আমার পরিচয় আমার কোয়ালিটি সবকিছু জানা যায়,
তাই সিভির গুরুত্ব অপরিসীম একটা চাকুরী পাওয়ার ক্ষেত্রে,
এই কনটেন্ট টি থেকে সিভি সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানলাম ধন্যবাদ লেখককে।।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চাকরির জন্য ভালো সিভি খুব জরুরি।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির পূর্ব শর্ত একটা সুন্দর CV। কিন্তু অনেকেই সুন্দর করে CV তৈরি করতে পারেন না। একটা সুন্দর সিভির মধ্য দিয়ে আমাদের ব্যক্তিত্ত প্রকাশ পায়।তাই যাদের CV নিয়ে কোন প্রশ্ন আছে তারা চাইলে এই কন্টেন্টটি পড়তে পারেন।আশা করছি উপকৃত হবেন।
বর্তমান চাকরির বাজারে চাকরি পাওয়াটা খুবই টাফ। তবে যদি নিজেকে যোগ্য এবং উপযুক্ত প্রার্থী হিসেবে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সামনে তুলে ধরতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি সুনিশ্চিত। এজন্য নিজেকে চাকরির যোগ্য হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। আর একটি সঠিক ও সুন্দর সিভির উপরই আপনার চাকরির যোগ্যতা নির্ভর করে । CV এর পূর্ণরূপ হলো Curriculum Vitea যার বাংলা অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। CV সাধারণত বেশিরভাগ সময় চাকরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় কিন্তু বর্তমানে CV কে অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে।
📍চাকরির সিভি
📍বিবাহের সিভি
CV কে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে
A. Chronological
B. Functional
C. Combined
চাকরি হওয়ার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে একটি সুন্দর ও মার্জিত CV। অনেক সময় সিভির মাধ্যমে চাকরি হয় আবার রিজেক্ট হয়।
এজন্য আমাদের সকলের উচিত সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জানা। তাহলে আমরা একে ভাল চাকরি পাওয়ার আশা করতে পারি ।
আমি CV নিয়ে এমন একটি আর্টিকেলই খুঁজছিলাম! আর্টিকেলটি পড়ে প্রফেশনাল সিভি বানানোর অনেক সুন্দর একটা ধারণা পেলাম। আমার মতে এটি CV সম্পর্কে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ কন্টেন্ট, অনেক অজানা বিষয় জানতে পেরে আমার খুবই ভালো লাগছে, এবার আমি খুব সহজেই আমার প্রয়োজন মাফিক CV লিখতে পারবো ইংশাআল্লাহ, লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদেরকে এমন একটি উপকারী কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। জাযাকাল্লহু খইর💐
একটি CV র মাধ্যমে একজন ব্যাক্তির সম্পর্কে অনেক কিছু ধারণা করা যায়।অনেকেই কিন্তু জানেনা যে ঠিক কি কারণে তাকে জবের Interview দেয়ার জন্য ডাকা হয়নি।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ CV তৈরি সম্পর্কে এতো সুন্দর একটা Article এর জন্য।
বর্তমানে চাকরির বাজারে চাকরি পাওয়া এক প্রকার দুষ্প্রাপ্য বলতে গেলে। চাকরি পাওয়া না পাওয়া অনেকটাই যথাযথ ভাবে গুছানো এবং মার্জিত CV প্রদানের উপর নির্ভর করে। কনটেন্ট টি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিলো আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু জানতে পেরেছি। প্রফেশনাল লুকে CV তৈরি করার জন্য আমাকে কনটেন্ট টি সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ
চাকরি মানেই cv।আর ব্যর্থতা থেকে inspired হয় মানুষ সাফল্যের দিকে ধাবিত হয়।
ইতি পড়ে অনেকের উপকার হবে। যারা cv তৈরি করবে তারা অবশ্যই এটি দেখবে।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চাকরি ছাড়াও যে আরো জায়গায় সিভি ব্যবহার করা হয় অনেকে হয়তো জানিও না। কনটেন্ট টির মাধ্যমে সিভি তৈরি,ব্যবহার এবং বিস্তারিত জানা হলো। সরকারি বা বেসরকারি চাকরির জন্য সিভির ভমিকা অনেক।সিভি দেখেই আবেদনকারির শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা সম্পর্কে জানতে পারে নিয়গকারি করতিপক্ষ।সিভি দেখেই অনেকের চাকরি হয়ে যায়।তাই সিভি অনেক সুন্দর করে,প্রফেসনাল করে তৈরি করা উচিত।এই কন্টেন্টটি পড়ে যে কেউ সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে পারবে ইনশাআল্লাহ। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর সহজ ভাবে কনটেন্ট টি লিখার জন্য।
প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে টিকে থাকতে একটি ভালো সিভির কোনই বিকল্প নেই। অনেক সময় চাকুরী প্রত্যাশীরা চাকুরী লাভের আসায় সিভিতে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে যা মোটেই উচিৎ নয়। তাই উপরুক্ত আর্টিকেলটা পড়লে একটি ভালো সিভি তৈরী করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।
বর্তমান যুগ হচ্ছে প্রতিযোগিতামূলক যুগ। আর চাকরির ক্ষেত্রে তো প্রতিযগিতা আরও একধাপ এগিয়ে। বর্তমানে চাকরির ক্ষেত্রে সি ভি একটি খুবই গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। আমাদের জীবনে একটি ভালো সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বহন করে। একটি ভালো চাকরির জন্য CV। হওয়া চাই সঠিক ও সুন্দর। যদি CVতে কোনো ভুল থাকে তাহলে চাকরি প্রার্থীর চাকরি না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমারা উপরিউক্ত বর্ণিত নিয়ম অনুযায়ী CV লেখি তাহলে কোনো রকম ভুল ছাড়াই CV লেখতে পারি। তাই কনটেন্টের লেখক ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেকোন প্রতিষ্ঠানের চাকরি পাওয়া নির্ভর করে একটি সুন্দর সিভির উপর। উপরের কনটেন্টটি আমার জন্য ও খুবই দরকারি ছিল এ কনটেন্টটির জন্য সিভি লেখার সঠিক নিয়মগুলো জানতে পারলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কারন চাকরি মানেই সিভি।
মাশাআল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট পড়লাম। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সিভি সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ লেখককে এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে CV গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।CVএর মাধ্যমে একজন মানুষের যোগ্যতা যাচাই করা হয়। কনটেন্ট লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। এটা পড়ে আমি খুব উপকৃত হয়েছি।
একটি সুন্দর সিভি হচ্ছে একটি ভালো চাকরি পাওয়ার মুখ্য বিষয় । একটি সুন্দর সিভি একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে। আর উল্লিখিত সিভিতে ব্যক্তির যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানা যায়। কনটেন্টিতে সিভির ধরন, গঠন ও সুন্দর করে লেখার বিষয়বলি খুব স্বচ্ছভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরির জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা অনেকে প্রফেশনাল বা ভালো মানের সিভি লিখতে পারিনা। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে ভালো মানের সিভি লেখার সকল পদ্ধতি তুলে ধরা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে এমন উপকারী কনটেন্ট লেখার জন্য।
বাংলাদেশের চাকরির প্রতিযোগিতামূলক বাজারে যেকোন চাকরি আবেদনের পর ইন্টারভিউর জন্য একটি প্রফেশনাল সিভি বা রেজ্যুমে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত আশা করি উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে সবাই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
উপরের এই কনটেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ আমরা সবাই জানি, চাকরির ক্ষেত্রে সিভি কতটা গুরুত্বপূর্ণ।আর আমরা অনেকেই সিভি লেখার সঠিক নিয়মটি জানিনা। উপরে অনেক সুন্দর ভাবে কিভাবে সিভি লেখা যায় সেটি উপস্থাপন করা হয়েছে। যা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি অনিবার্য বিষয়। তাই লেখককে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য,ধন্যবাদ।
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই লেখক আপনাকে এত সুন্দর কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। ❤️এই লেখাটি খুবই উপকারী এবং কর্মজীবনে সফল হতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে। একটি চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ হলো সিভি যা এই কনটেন্টটিতে সঠিকভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ইন্টারভিউয়ের সময় ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও উপস্থাপনার বিষয়ে যে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তা অনুসরণ করলে একজন প্রার্থী নিজেকে আরও আত্মবিশ্বাসীভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন। সিভির সামান্য ভুলের কারণে যেন চাকরির সুযোগ হাতছাড়া না হয়, সেইজন্য এমন কনটেন্ট পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমি মনে করি যারা সঠিক মানের সিভি তৈরি করতে চান চাকুরির জন্য বা বিবাহের জন্য তারা এই কনটেন্ট টি অবশ্যই পড়বেন। আশা করি উপকৃত হবেন।
মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর হয়েছে কন্ঠেন।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। CV যে কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কনটেন্টা না পড়লে বুঝতে পারতাম না। আশা করি সবাই কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন ইনশাল্লাহ।
CV হচ্ছে একটা মানুষের জীবনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।অনেকটা সময় দেখা যায় CV এর উপর চাকরি হওয়ার বা না হওয়া নির্ভর করে। চাকরীর ক্ষেত্রে CV হওয়া চাই ভুলহীন ও সুন্দর উপস্থাপন। সিভি তৈরির জন্য এ কনটেন্টটি বেশ উপকারী। CV তৈরির জন্য কনটেন্টটি লক্ষ্য রেখে তৈরি করলে আশা করি ভালো ধারনা পাওয়া যাবে।
প্রতিটা মানুষই তার নিজে মধ্যে থাকা দক্ষতা গুলোর সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার মাধ্যমে নিজের আলাদা ব্যাক্তিত্য তৈরি করতে চায়। আমরা বেশির ভাগ মানুষি সুন্দর মার্জিত ও রুচিশীল জিনিস পছন্দ করে থাকি। যে কোন ভালো কাজ পাওয়ার জন্য একটা সুন্দর জীবন বৃত্তান্ত মাধ্যম হিসেবে কাজ করতে পারে যেটা আমরা cv নামেও পরিচিত। এই জীবন বৃত্তান্তটাই পারে আমাদের দক্ষতা প্রকাশের সুন্দর ও সঠিক একটি মাধ্যম।এই কনটেন্টটির মাধ্যমে জীবন বৃত্তান্ত সম্পর্কে কিছু ধারণা না থাকা ব্যাক্তি ও অনেক সুন্দর ভাবে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারবে ও ধারনা নিয়ে একটি সুন্দর জীবন বৃতান্তবা cv তৈরি করে নিজের আলাদা একটি ব্যাক্তি উপস্থাপন করতে পারবে।
চাকরীর জন্য মূল হচ্ছে CV। সিভিতে একটা মানুষের জীবনের ছোটখাটো পরিচিতি থাকে। অতএব উপরোক্ত কনটেন্টটি সিভি তৈরির ক্ষেত্রে বেশ উপকারী হবে আশা করছি
চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেকোন প্রতিষ্ঠানের চাকরি পাওয়া নির্ভর করে একটি সুন্দর সিভির উপর। উপরের কনটেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এ কনটেন্টটির জন্য সিভি লেখার সঠিক নিয়মগুলো জানতে পারলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য।
একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা,পেশাগত দক্ষতা এবং এক্সট্রাকারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজির সংক্ষিপ্ত বিবরণ যে নথিতে সংক্ষিপ্ত আকারে দেওয়া থাকে সেটিই সিভি। চাকরিতে যোগদানের জন্য প্রথম ধাপ হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভিসহ অন্যান্য
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়া। একটি প্রফেশনাল ভালো মানের সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। গতানুগতিক সিভি না হলে অনেক সময় রিজেক্ট করে দেওয়া হয়। চাকরি পাওয়ার জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের সঠিক ও প্রফেশনাল একটি সিভির মাধ্যমে নিজের যোগ্যতাকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা উচিত।
চাকরির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো সিভি।বেসরকারি চাকরির করার জন্য সিভি সাথে অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাগজপএ জমা দেওয়া লাগে।বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান।এই আর্টিকেল লেখক আমাদেরকে দেখিয়েছেন প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোনো চাকরির আবেদনের জন্য CV (Curriculam Vitae) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। সঠিকভাবে CV তৈরি করতে না পারলে অনেক সময় চাকরি দাতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হতে হয়।আমরা অনেকেই প্রফেশনাল CV তৈরি করতে পারিনা। এই আর্টিকেলটিতে কিভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রফেশনাল CV তৈরি করা যায় সেই সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
বর্তমানে সিভির গুরুত্ব অনেক, চাকরি বা যেকোনো প্রয়োজনে সিভির প্রয়োজন হতে পারে। এই আর্টিকেল টি তে একটি প্রফেশনাল সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আশা করছি আর্টিকেল টি পড়ে উপকৃত হবেন
চাকরি মানেই সিভি।সরকারী চাকরী হোক বা বেসরকারী চাকরী হোক সিভির গুরুত্ব অনেক। সিভির কারণে অনেক সময় চাকরি রিজেক্ট হয়ে যায়। সঠিক ভাবে সিভি তৈরি করতে না পারার কারণে ইমেজে অনেক ইফেক্ট পরে। চাকরীর জন্য সিভির গুরুত্ব অপরিসীম।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে Cv খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস । আর আমি জানতাম না এত সুন্দর ভাবে cv তৈরি করা যায়। উপরোক্ত ধারাগুলোতে সিভির সুন্দর সুন্দর নমুনা তুলে ধরেছেন। তার জন্য লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
চাকরির জন্য যারা সিভি তৈরি করবেন এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য খুবি গুরুত্বপূর্ণ। চাকরির জন্য সিভি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, একটি সিভি উপস্থাপনার মাধ্যমে চাকরি হয় আবার রিজেক্ট ও হয়। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপ হলো সিভি, চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়,এজন্য সঠিক সিভি তৈরি করা উচিত। উক্ত কন্টেন্টে প্রফেশনাল ভাবে সিভি তৈরি করার সকল পদ্ধতি খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে আশাকরি কন্টেন্টি সবাই উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি বিষয় আমাদের মাঝে উপস্থাপনার জন্য।
আমরা কম বেশি সকলেই জানি চাকরি মানি সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। সিভিতে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার মাধ্যমে অনেক সময় চাকরি হয়।সময় উপযোগী লেখকের এই কনটেন্টটি খুবই অসাধারণ । লেখকের এই চিন্তা চেতনাকে আমি সাধুবাদ জানাই ।
সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত আশা করি উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে সবাই উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
cv নিয়ে এত সুন্দর সুন্দর পয়েন্ট গুলা নিয়ে লিখার জন্য ধন্যবাদ। আমি এই বিষয়গুলা আগে জানতাম না। এ কন্টেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেকে চাকরির জন্য CV সঠিক ভাবে লিখতে পারেন না। যার কারণে অনেক মানুষ এর চাকরি পায় না।
বেসরকারি যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি জন্য সিভি তৈরি করতে হয়।আমরা সিভি সুন্দরভাবে উপস্থাপন না করার কারণে অনেকে চাকরি পাচ্ছে না সিভি রিজেক্ট করছে। আমাদের উচিত একটি সিভি তৈরি করার সময় ধারাবাহিক ভাবে নিজের সঠিক তথ্য দিতে হবে।এই কনটেন্টি পড়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পাইলাম।
আমি সিভি সম্পর্কে তেমন কিছু জানতাম না | সত্যিই এখান থেকে অনেক কিছু শিখেছি | ধন্যবাদ লেখককে | অনেক ধন্যবাদ সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য |আলহামদুলিল্লাহ যিনি লিকেছেন তিনি সত্যি আমাদের উপকার করলেন আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে
বর্তমানে নানা কাজে সিভির প্রয়োজন পড়ে। তার মধ্যে চাকরি ক্ষেত্রে এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। একটি সঠিক সিভি ভালো ইম্প্রেশন তৈরি করতে সক্ষম। সেটা চাকরি ক্ষেত্রে হোক কিংবা বিবাহ ক্ষেত্রেই হোক। এই কনটেন্ট টি সিভি লিখার যেই উপযুক্ত ধারণা দিয়েছে তার জন্য আমি সত্যিই লেখকের কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো। অনেক ধন্যবাদ এতো উপকারী একটি কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য।
সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যে কোনো চাকরির জন্য। এখানে বিস্তারিত আলোচনা করায় বিষয়টি খুব কার্যকরীভাবে ফুটে উঠেছে।
আসসালামু আলাইকুম ,
উপরের আর্টিকেলটি চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ । আমরা সকলেই কম বেশি সিভি লিখতে জানি কিন্তু এই আর্টিকেলটি পড়ে সঠিক নিয়মে কিভাবে সিভি লিখতে হয় ,কত প্রকার ও কি কি সব কিছু বিস্তারিত ভাবে জানতে পারলাম । তাই আমার মতে এই আর্টিকেলটি প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশিদের পড়া উচিত ।
চাকরি জীবনে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। একজন প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সারা জীবনের সকল অর্জন তার সিভির ভিতর সুনিদৃষ্ট ভাবে উল্লেখিত থাকে। তাই সিভি তৈরির সময় সকল নিয়ম কানুন মেনে সঠিক তথ্য দিয়ে ভুল ত্রুটি ছাড়া এটি তৈরি করতে হবে। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। যার মাধ্যমে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এই সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে।CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত আশা করি উক্ত কন্টেন্টটি পড়ে সবাই উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
চাকরি বা বিয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে সিভির প্রয়োজন। একটি ভালো মানের সিভি চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।ভালো মানের সিভি লেখার নিওম,সিভি কি,সিভি কত প্রকার ইত্যাদি এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।
যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে সিভি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটা ভালো সিভির মাধ্যমে সহজে চাকরি পাওয়া যায় আবার সিভি যদি ভালো না হয় সে ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে যায়।এই আর্টিকেলে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে কিভাবে সিভি লিখলে একটু সুন্দর ভালো সিভি লেখা সম্ভব । আমি মনে করি,আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
যে কোন চাকরির জন্য সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আলোচ্য কন্টেন্টে সিভি নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে, যা অনুসরণ করে একজন চাকুরীপ্রার্থি অনায়াসেই সুন্দর একটি সিভি তৈরি করতে পারবে। প্রকৃতপক্ষে আকর্ষনীয় একটি সিভি ব্যতীত চাকরি পাওয়া অসম্ভব। তাই সুন্দরভাবে সিভি তৈরি করতে পারা খুবই জরুরী।
আর্টিকেলটিতে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করছি আর্টিকেল টি পড়ে সবাই উপকৃত হবে এবং সুন্দর একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারবে।
CV is the most important part for every job seeker. The more the cv is standard, the more there is possibility to get the job.
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি মানসম্মত সিভির ভূমিকা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সিভিতে একজন ব্যক্তির সকল তথ্য দেওয়া থাকে। আর একটি মানসম্মত সিভি আমরা কিভাবে বানাতে পারবো তা এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।সিভিতে একজন ব্যক্তির সকল তথ্য দেওয়া থাকে। যারা সিভি কিভাবে বানাতে হয় জানেনা তাদের জন্য আর্টিকেলটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন আর্টিকেলে সকল কিছু বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটা ভালোভাবে পরলে সিভি বানানো খুবই সহজ হবে।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
কারণ একজন ক্যান্ডিডেট এর সমস্ত জীবন বিত্তান্ত সিভিতে উল্লেখ করা থাকে। এই জন্যই সঠিক নিয়মে এবং সঠিক তথ্য দিয়ে একটি নির্ভুল এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন সিভি তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে ধন্যবাদ সিভি সংক্রান্ত সমস্ত বিষয় গুলো এই কনটেন্ট এর মধ্যে তুলে ধরার জন্য।
চাকরির বাজারে একটি প্রফেশনাল
নির্ভুল ও সুন্দর সিভি ভাল চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। কারন,কোন ব্যক্তি যখন চাকরির জন্য আবেদন করে তখন উক্ত ব্যক্তি তার জীবন বৃত্তান্ত তার সিভির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলে।তাই সিভি লিখতে হবে প্রফেশনাল ভাবে যাতে নিয়োগকারির নিকট নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়। এই কন্টেন্ট টি তে সিভি তৈরির সঠিক নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরির জন্য একটি প্রফেশনাল সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভিতে প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা এসব সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হয়। মোট কথা সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করা যায় তাই মিথ্যা তথ্য এড়িয়ে প্রফেশনাল লুকের এবং সঠিক নিয়ম মেনে সিভি তৈরি করা উচিত যা চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।সিভিতে একজন ব্যক্তির সকল তথ্য দেওয়া থাকে। যারা সিভি কিভাবে বানাতে হয় জানেনা তাদের জন্য আর্টিকেলটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন আর্টিকেলে সকল কিছু বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটা ভালোভাবে পরলে সিভি বানানো খুবই সহজ হবে।
চাকরি হওয়ার ক্ষেত্রে সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি প্রার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ধন্যবাদ লেখককে শিক্ষনীয় কন্টেন্ট লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে চাকরির জন্য একটি যথাযথ সিভি খুবই দরকারী। সঠিক উপায়ে সিভি তৈরির ধারনা খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ
চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। একটা CV একটা প্রার্থীর পরিচয় বহন করে তাই CV সঠিকভাবে তৈরি করা জরুরী । আর সেজন্য এই কন্টেন্ট টি অবশ্যই অনেক হেল্পফুল হবে ।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। বর্তমানে চাকরি ছাড়াও অনান্য ক্ষেত্রে সিভির প্রয়োজন হয়। বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্র পাত্রীর সিভি দেওয়া হয়। এই আর্টিকেলটিতে সবধরনের সিভি লিখার পদ্ধতি সুন্দর করে দেওয়া হইয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরিতে যোগদানের১ম অংশ হলো সিভি।সিভি মধ্যেমেই প্রার্থীর পরিচয় শিক্ষাগত যোগ্যতা অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত প্রকাশ করা হয়।অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরন দেখে নিয়োগ কারী প্রার্থী সম্পর্কে সহজে বুজতে পারে । অনেক সময় অনেকের সিভি দেখে ইন্টারভিউতে ডাকা না হওয়ার কারন হলো ১/ গতানুগতিক ধরনের সিভি
২/বানান ভুল
৩/মিথ্যা তথ্য প্রদান
আমি এই কন্টেন্টি না পড়লে এতো কিছু জানতাম না কন্টেন্ট রাইটার কে অসংখ্য ধন্যবাদজানায়।আমি এই কন্টেন্টি পড়ে অনেক উপকৃত হবো ইনশাআল্লাহ।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।যে কোন বেসরকারী বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভিসহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।
উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।সিভি এর মাধ্যমে একজন মানুষের প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায় ।তাই সিভি অবশ্যই সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে।
বর্তমান বিশ্বে চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ হল সিভি। সিভি সুন্দর করে উপস্থাপন করার মাধ্যমে চাকরি পাওয়াটা অনেকটা নির্ভরশীল। তাই সিবি অনেক সুন্দর করে লিখতে জানতে হয়। এই কনটেন্টি পড়ে আমি সিভি লেখা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে ও বুঝতে পেরেছি। যারা সিভি সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। তারা এই কনটেন্টটি পড়ে পড়ে খুবই উপকৃত হবে। এইরকম একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য কনটেন্ট লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমান বিশ্বে চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ হল সিভি। সিভি সুন্দর করে লেখার মাধ্যমে চাকরি পাওয়াটা অনেকটা নির্ভর করে । তাই সিবি সঠিক নিয়মে লিখতে জানা খুবই দরকার । এই কনটেন্টি পড়ে আমি সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে ও বুঝতে পেরেছি। যারা সিভি সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। তারা এই কনটেন্টটি পড়ে পড়ে খুবই উপকৃত হবেন। এইরকম একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য কনটেন্ট লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরি পাওয়ার মূল শর্ত হলো সুন্দর ভাবে সাজানো গোছানো, মিথ্যা বিহীন একটি CV. এই CV এর ওপর নির্ভর করেই প্রথমে কোনো প্রতিষ্ঠান সিদ্ধান্ত নেয় ওই প্রার্থীকে পরবর্তী ধাপে বা ইন্টারভিউতে ডাকা হবে কিনা। নানারকম ভুলের কারনে CV প্রতিষ্ঠান কতৃপক্ষের পছন্দ হয় না ফলে তা রিজেক্টেড হয়ে যায়।সেক্ষেত্রে এই টিপস গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয় l নির্ভুল তথ্যবহুল CV(curriculum vitae) চাকুরীর ক্ষেত্রে বেশি উপযোগী। সিভিতে প্রার্থীর নাম, ঠিকানা , শিক্ষাগত যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয় । যার মাধ্যমে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে। তাই যেকোনো ক্যাটাগরির সিভি হোক না কেন উক্ত সিভি তৈরি্র কন্টেন্টটির নিয়মাবলী একটি পূর্ণাঙ্গ সিভি তৈরিতে সাহায্য করবে।
Reply
বর্তমান সময়ে চাকরি ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে CV বেশ গুরুত্বপূর্ণ।কনটেন্টটিতে CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
সিভি শব্দটি খুব ছোট একটি শব্দ।কিন্তু এই ছোট শব্দটির মাঝে আছে মানুষের জীবন বৃতান্ত।মানুষের শিক্ষার পাশাপাশি নিজের খরচ বহনের জন্য একটা চাকরির প্রয়োজন হয়।আর এই চাকরিটা সুন্দর করে একটা সিভি উল্লেখ করে অর্জন করা যায়। অতএব আমি বলতে পারি নিসন্দেহে এইরকম ভাবে একটা সিভি উপস্থাপন করে চাকরি পাওয়া সম্ভব।
লেখাপড়া শেষ করার পরে সকলেই ভাল একটি চাকরির আশা করে। চাকরী প্রত্যাশী একজন ব্যক্তির জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে অত্যন্ত সুন্দর, সহজ এবং সাবলীলভাবে নিজের জীবনবৃত্তান্ত প্রফেশনাল ভাবে নিয়োগকারীর কাছে ফুটিয়ে তুলতে হয়। প্রফেশনাল সিভি তৈরী করতে হলে আমাদের কনটেন্টটি গুরুত্বসহকারে পড়া উচিত।
মাশাল্লাহ, ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর করে এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টি তুলে ধরার জন্য, আমাদের মাঝে অনেকই আছে যারা CV সম্পর্কে ভালো ভাবে কিছু জানে নি,না জানার কারনে ঠিক মতো CV জমাও দিতে পারে না,তারা অনেক উপকৃত হবে এই লেখা পরে।অনেক হেল্পফুল কন্টেন্ট
চাকরি পাওয়ার সহজ উপায় হচ্ছে কোনো প্রতিষ্ঠানের নিকট নিজেকে যোগ্যভাবে উপস্থাপন করা। একটি আদর্শ সিভির মাধ্যমে মানুষ তার যোগ্যতাকে তার কাঙ্খিত চাকরির প্রতিষ্ঠানের সামনে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে। তাই প্রত্যেক মানুষের উচিত প্রথমেই নিজের সিভিকে সুন্দরভাবে তৈরি করা
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
এই কনটেন্টটি চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে । কারণ আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে । এই আর্টিকেলে সিভি তৈরির নিয়মাবলী ও প্রত্যেকটি ধাপ অনুসরণ করে সিভি তৈরি করলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে । আশা করি এই কনটেন্টি পরে সবাই উপকৃত হবেন । ইনশাআল্লাহ ।
একটি সুন্দর cv চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু cv লেখার নিয়ম কানুন নির্ভুল ও যথাযত না হলে সঠিক যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও অনেকে চাকরি পায় না। লেখক এই আর্টিকেলে সঠিকভাবে কিভাবে cv লিখতে হয় তা তুলে ধরেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে।
চাকরি মানেই সিভি।
যেকোনো জায়গায় চাকরি নিয়োগ এর প্রথমেই
দরকার সিভি।আর সিভিটি হতে হবে সুন্দর, সাবলিল।
এই সিভির মাধ্যমেই চাকরিজীবি যিনি আছেন তার পরিচয়, কোয়ালিটি সবকিছু জানা যায়,
তাই সিভির গুরুত্ব অপরিসীম একটা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, এই লনটেন্ট টি থেকে সিভি সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানলাম ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে।চাকরি জীবনে প্রবেশ করার সর্বোপ্রথম উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনের শুরু থেকে জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে।প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে সুন্দর মার্জিত সিভির উপর। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো নিন্মোক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরির ক্ষেত্রে নিজেকে উপস্থাপনের প্রথম ধাপ হচ্ছে সিভি। সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে অনেক সময় চাকরি নাও হতে পারে। উক্ত কনটেন্ট এ সঠিক সিভি তৈরির নিয়ম ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। চাকরি প্রত্যাশীরা উক্ত কনটেন্ট দ্বারা উপকৃত হবেন এবং সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে উক্ত কনটেন্টটি সাহায্য করবে ইং শা আল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। অনেক চাকরিজীবী তাদের সিভির জন্য চাকরি পেতে ব্যর্থ হয়। তাদের জন্য এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী হবে। সকল চাকরিজীবীদের উচিত তাদের চাকরিপ্রার্থীর আগে সিভি সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা।এজন্য তাদের উচিত এই কনটেন্টটি একবার হলেও পড়ালেখাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
চাকরির সুচনা হয় সিভির মাধ্যমে। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। একটি প্রফেশনাল সিভির মাধ্যমে নিজেকে যোগ্যতার সহিত উপস্হাপন করে অর্জন করা যায় ভালো মানের চাকরি। কারণ সিভির উপর ভিত্তি করে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন আবার রিজেক্ট ও হয়ে থাকেন। তাই কনটেন্ট এ উল্লেখিত সিভি লিখার নিয়মানুযায়ী ও সিভির শ্রেণিবিভাগ এর দিকে খেয়াল রেখে যদি আমরা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করি তাহলে আমরা যেকোনো চাকরি বা ব্যক্তিগত কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবো। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ কন্টেন্টের আকারে সিভির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এর লিখার নিয়মাবলী সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্ভাবে আলোকপাত করার জন্য। কনটেন্টটি আমাদের সকলের জন্য খুবই উপকারী।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি কন্টেন্ট যা
পড়লে সিভি সম্পর্কে সুন্দর ধারণা পাওয়া যাবে
CV এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন এবং চাকরি দিয়ে থাকেন। কনটেন্টি পড়ে আমি জানতে পারলাম প্রফেশনাল মানের সিভি লেখার নিয়ম গুলো কি কি?কনটেন্টি আমার জন্য খুবই দরকারি ও গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ এই লেখাটির জন্য।
চাকরি মানেই CV। বিশেষ করে বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমে অনেক সময় চাকরি হয় আবার বাতিল করাও হয়। সুতরাং চাকরি পাওয়ার জন্য সিভি লেখা জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খুবই যুগোপযোগী একটি কনটেন্ট। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর সহজ ভাবে কনটেন্ট টি লিখার জন্য।
চাকরির জন্য cv খুব প্রয়োজন হয়ে থাকে আমাদের।এই কন্টেন্টের মাধ্যমে খুব ভালো করে cv সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি। খুব উপকারী কন্টেন্ট।
সিভি একজন মানুষের সার্বিক দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও অর্জনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা । এটি একজন সম্ভাব্য চাকুরিদাতার কাছে চাকুরিপ্রার্থীকে উপস্থাপনের প্রাথমিক মাধ্যম। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকরি প্রার্থীরা তাদের জীবন বৃত্তান্ত সুন্দর ও সঠিকভাবে তৈরি করতে পারে না সঠিক জ্ঞানের অভাবে। ফলে অনেক যোগ্য প্রার্থীই যোগ্যতা প্রমাণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। এই আর্টিকেলে সিভি সম্পর্কে সকল তথ্য খুবই সুন্দর ও সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা দ্বারা আমার মত অনেকেই উপকৃত হবে । ইনশা-আল্লাহ্।
“চাকরি”এ তো প্রত্যেকটা মানুষের একটি ইচ্ছে।আর চাকরির সাথে CV শব্দটা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি ভালো এবং সঠিক সি ভি জমা দেওয়ার উপর যেনো ভিত্তি করে চাকরি হবে কী না।সিভি লেখার ও কিছু গঠন প্রণালি রয়েছে।যা আজকের আর্টিকেলটি যে খুব সুন্দর এবং সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে।।
বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চাকরির ক্ষেত্রে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই একটি যথাযথ সিভি এবং আনুষাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। আমরা অনেকে ভালো মানের সিভি তৈরি করতে জানিনা। এই আর্টিকেলটিতে সিভি লেখার নিয়মাবলী সঠিক ও সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ সিপি লেখার নিয়ম কানুন আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
সিভি চাকরির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট|চাকরি হওয়া না হওয়া ডিপেন্ড করে সিভি এর ওপর|সিভি হচ্ছে একজন আবেদনকারীর প্রতি চাকরি প্রদানকারীর ফার্স্ট ইম্প্রেশন |আর একজন মানুষের প্রতি ফার্স্ট ইম্প্রেশন সবাই মনে রাখে |তাই সিভির কোয়ালিটি ভালো না হলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় |সুতরাং একটি ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য একটি কোয়ালিটিফুল ও স্ট্যান্ডার্ড সিভি আবশ্যক |আশা করা যায় এই কন্টেন্টির উক্ত উল্লেখিত নিয়ম গুলো ফলো করলে যে কেউই একটি স্ট্যান্ডার্ড ও কোয়ালিটি সিভি বানাতে পারবে|মাচ থ্যাংক্স টু দি রাইটার |
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে,,এ ছারাও বিয়ের ক্ষেত্রেও এখন সিভি প্রয়োজন হয়ে থাকে। আমি এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।
যারা cv তৈরি করতে জানেন না তারা এটা পড়ে কিভাবে cv তৈরি করতে হয় জেনে নিতে পারবেন,,
আশা করি উপকৃত হবেন।ইনশাআল্লাহ
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি,প্রয়োজন হয়ে থাকে বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে,,এ ছারাও বিয়ের ক্ষেত্রেও এখন সিভি প্রয়োজন হয়ে থাকে। আমি এই আর্টিকেলটি পড়ে,, চাকরি এবং বিয়ের ক্ষেত্রে কি ধরনের সিভি তৈরি করতে হয়, এ বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত জেনেছি এবং অনেক উপকৃত হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।
যারা cv তৈরি করতে জানেন না তারা এটা পড়ে কিভাবে cv তৈরি করতে হয় জেনে নিতে পারবেন,,
আশা করি উপকৃত হবেন।ইনশাআল্লাহ
যেকোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম CV প্রয়োজন। চাকুরী পাওয়াটা অধিকাংশই নির্ভর করে CV লিখার ধরনের উপর। কেননা CV এর মাধ্যমে চাকুরী প্রার্থীর যোগ্যতা ফুটে উঠে।CV লিখা এবং CV কে আকর্ষণীয় করে তোলার নিয়ম সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরি মানেই সিভি।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরন দেখে অনেক সময়ই চাকরি হয় আবার রিজেকট ও হয়। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
সিভি তৈরী করার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন কৌশল এই এই কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে । বিয়ে এবং প্রফেশনাল যেকোন ধরনের সিভি তৈরীর জন্য এই কনটেন্ট টি বিশদ আলোচনা করা হয়েছে ।সঠিক নিয়মে সিভি তৈরীর জন্য এই কনটেন্টটি অনেক উপকারে আসবে।
বর্তমান সময়ে কমন একটি বিষয় হলো CV.সেটা চাকরির জন্য হোক আর বিবাহের জন্য হোক উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। তবে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো চাকরির ক্ষেত্রে। কারণ চাকরির জন্য যখন আপনি CV জমা দিবেন,সেক্ষেত্রে আপনার সিভিটি যদি সুন্দর ও মার্জিত না হয় তখন যিনি আপনার সিভি দেখবেন তার মনে Automatically আপনার প্রতি negativity চলে আসতে পারে। যা চাকরি না পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই দায়ী হতে পারে।
তাই আশা করি এই কন্টেন্টটি ভালোভাবে পড়লে কিভাবে একটি পারফেক্ট সিভি তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন اِنْ شٓاءَ الله
সিভি বা কারিকুলাম ভিটা এর অর্থ হলো জীবন বৃত্তান্ত।সিভি হলো একজন ব্যক্তির শিক্ষা জীবন এবং চাকরি জীবনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। সরকারি বা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে প্রবেশের প্রথম ধাপ হলো সিভি। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে।সিভির মাধ্যমে ব্যক্তি নিজেকে যত সুন্দর ও আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন তার চাকরি পাওয়ার সুযোগ তত বেশি থাকে।তাই সকলেরই প্রফেশনাল মানের সিভি লেখার নিয়ম জানা জরুরী।এই কন্টেন্টটিতে লেখক সিভির ধরন,প্রকারভেদ ও প্রফেশনাল মানের সিভি লেখার সমস্ত নিয়ম-কানুন বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। তাই সকলের কন্টেন্টটি পড়া উচিত।
Curriculum Vitae” এর সংক্ষিপ্তরুপ হল ‘CV’। যেকোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি লাভের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সিভি। অনেক চাকরির ক্ষেত্রে একটি স্ট্যান্ডার্ড ও কোয়ালিটিফুল সিভি আবেদনকারীর প্রতি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের ফার্স্ট ইম্প্রেশন হিসেবে কাজ করে। কারণ একটি সিভির মাধ্যমে আবেদনকারী তার যোগ্যতাকে নিয়োগকারীর সামনে তুলে ধরে। অনেক সময় দেখা যায়, স্ট্যান্ডার্ড ও কোয়ালিফুল সিভির অভাবে অনেক আবেদনকারী তার যোগ্যতা অনুযায়ী প্রত্যাশিত চাকরি লাভ থেকে বঞ্চিত হয়। ধন্যবাদ লেখককে এই আর্টিকেলটিতে কিভাবে সঠিক নিয়মে সুন্দর ও সাবলীল ভাবে যেকোন ধরণের প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা যায়, সে ব্যাপারে বিশদ আলোচনা করার জন্য। আশা করি উক্ত আর্টিকেলটি দ্বারা অনেক চাকরি প্রত্যাশী আবেদনকারী উপকৃত হবেন।
চাকরি বা বিয়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে সিভির প্রয়োজন। একটি ভালো মানের সিভি চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বড়িয়ে দেয়।ভাল মানের সিভি লেখার নিওম,সিভি কি,সিভি কত প্রকার ইত্যাদি এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ।চাকরি পাওয়া না পাওয়া সম্পূর্ণ নির্ভর করে একটা CV এর উপর। CV মানে একটা মানুষের জীবন বৃত্তান্ত, যেখানে তার জীবনের সব সফলতা উল্লেখ করা থাকে,তাই CV গুরুত্ব্য অপরিসীম।
আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। কনটেন্টটিতে সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমান সময়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। আশা করি কন্টেন্ট টা পাঠকদের অনেক উপকার করবে।আমি ও অনেক অজানা বিষয় জানতে পারলাম।সিভি কারনে ও যে চাকরি না হওয়ার সম্ভাবনা আছে আজকে জানতে পারলাম।এইখানে লেখক সিভির প্রকারভেদ, কোন বিষয়ে সিভির ধরন কেমন হতে পারে সব উল্লেখ করেছেন।সবার এই কন্টেন্টটি একবার হলে ও পড়া উচিৎ।বিশেষ করে চাকরিজীবীদের জন্য।
চাকরির জন্য সঠিকভাবে সিভি লেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভাল মানের সিভি না থাকলে ইন্টারভিউয়ের সুযোগ হারানোর সম্ভাবনা থাকে। বিশেষত, গতানুগতিক সিভি, বানান ভুল, এবং মিথ্যা তথ্য প্রদানের কারণে অনেক প্রার্থীকে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। তাই, প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরির নিয়ম ভালোভাবে জেনে তা প্রস্তুত করা উচিত।
সিভি যে চাকরি বা বিয়ের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা এই কন্টেন্ট পড়লে বোঝা যায়, যারা নতুন তারা তো অবশ্যই সাথে যারা পুরাতন চাকরিজীবী তারা ও এই কন্টেন্ট থেকে উপকৃত হবেন। সিভির নিয়ম ও প্রকারভেদ দেয়ায়,উপরে উল্লেখিত নিয়মে নিজের সিভি তৈরি করে চাকরির জন্য চেষ্টা করতে সহায়ক হবে। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর করে সিভির নিয়ম উপস্থাপন করার জন্য।
CV আমাদের জিবনের একটি বিষেশ গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।চাকরির ক্ষেত্রে হোক বা বিবাহের ক্ষেত্রে CV এর কোনো বিকল্প নেই। এই কন্টেন হতে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম। আশা করি এই কনটেন্টটি আনেকের জীবনের সফলতার মাধ্যমও হতে পারে।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভি যদি সঠিক না থাকে তাহলে কখনোই চাকরির আসা করা যায় না। অনেকেই দেখা যায় রেজাল্ট অনেক ভালো কিন্তু সিভি টা সুন্দর ও প্রোফেশনাল ভাবে তৈরি করতে পারে না ফলে তার সিভি জমা হয় ঠিকই কিন্তু পরবর্তীতে তাকে আর ইন্টারভিউর জন্য ডাকাই হয় না। এই আর্টিক্যালটিতে কিভাবে একটি প্রোফেশনাল সিভি তৈরী করবেন সেই সম্পর্ক বলা হয়েছে। আপনারা আর্টিক্যালটি পড়ে এ থেকে ধারণা নিতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ
এই কন্টেন্টি চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে । বেশির ভাগ চাকরি প্রার্থীদের সিভি দরকার হয়, আর্টিকেলটিতেসিভি তৈরির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে । সিভি তৈরির নিয়মাবলী ও প্রত্যেকটি ধাপ অনুসরণ করে সিভি তৈরি করলে একটা পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে । আশাকরি কনটেন্টি পড়ে সবাই উপকৃত হবেন ।
বর্তমান বিশ্বে চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। যার মাধ্যমে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এই সিভি এক নজর দেখেই প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারে।।এছাড়াও বিয়ের ক্ষেত্রেও সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে,
উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।আমি এই কন্টেনটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছি।
যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।সিভি যেমন চাকরির জন্য প্রয়োজন তেমনই বিয়ের জন্যও গুরুত্ববহ। এজন্য সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো উপরিউক্ত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সিভি হল একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য সংক্ষিপ্ত জীবন বিবরণী যেটা সুন্দরভাবে প্রেজেন্ট করার মাধ্যমে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠানের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন এবং চাকরি দিয়ে থাকেন । এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।এই আর্টিকেলটি একটি সিভি তৈরির জন্য এ টু জেড ধারণা দিয়েছেন।আশা করি চাকরি প্রার্থীরা পড়লে অবশ্যই উপকার আসবে।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি, বেসরকারি বা বিয়ে সবক্ষেত্রে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করার জন্য দরকার সুন্দর নির্ভুল সিভি।সিভি আমাদের যোগ্যতার প্রমাণ বহনকরে আমরা এই কাজের জন্য কত টা যোগ্য তা আমরা এই সিভি তে ফুটিয়ে তুলতে পারি।একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।এই কনটেন্টটি থেকে আমরা প্রফেশনালি কিভাবে সিভি তৈরি করতে হয় তা জানতে পারি । লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এই সুন্দর সিভি তৈরি করার নিয়ম লেখার জন্য।
সিভি গুছিয়ে এবং সুন্দর ভাবে তৈরি করতে অনার্সের শুোরু থেকেই সাজানো উচিতো সিভিকে। তাহলে লেকিংসগুলো বুঝা যায় আর তা ফিল আপের পর্যাপ্ত সময়ও পাওয়া যায়
চাকরি মানেই সিভি । যে কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে হলে ভালো মানের প্রফেশনাল সিভি গুরুপ্তপূর্ন ভূমিকা পালন করে বর্তমানে সিভি দুই ধরনের হয়ে থাকে চাকরির সিভি,বিবাহের সিভি ,সিভির মাধ্যমে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।এই কনটেন্টটি ভালো মত পড়লে প্রফেশনাল CV তৈরিতে অনেকটা সহজ হবে লেখককে অনেক ধন্যবাদ সিভিটি সুন্দর ভাবে উপস্থাপনের জন্য ।
চাকরির জন্য অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। CV বা Curriculum vitae এর মাধ্যমেই চাকরিপ্রার্থী ব্যক্তির সকল তথ্য নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান জানতে পারে।একজন ব্যক্তির চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সিভির কয়েকটি ধরণ রয়েছে।এই কনটেন্টে সিভি লেখার সকল নিয়মকানুন, সিভিতে কি ধরনের তথ্য দিতে হবে সেই সম্পর্কে অনেক সুন্দর বর্ণনা দেয়া হয়েছে।যা সকলেরই কাজে আসবে।
প্রথমত ধন্যবাদ জানাই তাকে যিনি এই কনটেন্টটি লিখেছেন। সিভি প্রতিটি মানুষের প্রয়োজন হয় কোন চাকরির জন্য এপ্লাই করতে।আর আপনি এই কনটেন্টে সিভি লেখার সঠিক নিয়ম সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন যা আমি এই কনটেন্ট পড়ার আগে জানতাম না।এটি পড়ার মাধ্যমে আমি উপকৃত হয়েছি।আশা করি আমার মত অন্যরাও উপকৃত হবেন।
চাকরির জীবনের মূল উপাদান হলো সিভি।বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির আবেদন করতে হলে অবশ্যই সিভি সুন্দর ও ভালো হওয়া উচিত। তাছাড়া বিয়ের পাত্র-পাত্রী বিবরণ জানতেও হয়ে থাকে সিভি বানানো হয়ে থাকে। চাকরির এবং বিয়ের সিভি দুইটাই আলাদা টাইপের হয়ে থাকে। সিভিতে কখনো মিথ্যা তথ্য ভুল তথ্য দেওয়া উচিত নয়। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে সিভি কিভাবে লেখা যায় বা উচিত তা আমরা জানতে পারি ।
চাকরি জীবনে বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরনকে সিভি বলা হয়। সিভি সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়া বর্তমানে চাকরি ছাড়াও বিবাহের জন্য সিভি ব্যবহার হয়ে থাকে। এই কনটেন্টটি থেকে আমরা ভালো মানের বা প্রফেশনাল লুকে সিভি তৈরি করতে পারবো ও নতুন সিভি লেখার নিয়ম জেনে সিভি তৈরি করতে পারে।
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে,সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট।যার রয়েছে বহুমুখী ব্যবহার। তবে চাকরির জন্য আবেদন করতে এর কোন বিকল্প নেই।
এটা তৈরি করতে এখন আর হিমশিম খেতে হচ্ছে না, যাঁদের নাগালে এই কন্টেন্টটি থাকবে।
আলহামদুলিল্লাহ, শুকরান। সিভি সংক্রান্ত সূক্ষ্ম, গুরুত্বপূর্ণ ও বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে এই কন্টেন্টটি সংগ্ৰহে থাকা উচিত।
এই কন্টেন্টটি একজন প্রার্থীকে সিভি তৈরির ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সুন্দর ও পরিপাটি CV ভালো ভূমিকা রাখে। এই কনটেন্ট টি আমাদেরকে সুন্দর ও পরিপাটি CV লেখার নিয়ম অবহিত করেছে।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, এই সুন্দর কনটেন্ট টি লেখার জন্য।
যেকোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ চাকরির ক্ষেত্রে সিভি তৈরি করা প্রয়োজন। সিভির নমুনা দেখে অনেক সময় প্রার্থী বাছাই করে থাকে।তাই সঠিকভাবে সিভি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই হয়তো সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারেনা।উক্ত কন্টেন্ট টি তাদের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করছি।
CV আমাদের জিবনের একটি বিষেশ গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।চাকরির ক্ষেত্রে হোক বা বিবাহের ক্ষেত্রে CV এর কোনো বিকল্প নেই। এই কন্টেন হতে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম। আশা করি এই কনটেন্টটি আনেকের জীবনের সফলতার মাধ্যমও হতে পারে
যেকোন কর্মক্ষেত্রে সিভি প্রারম্ভিক এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।সিভির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত ও পারিপার্শ্বিক দক্ষতা এবং অবস্থা সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়।তাই যেকোন চাকরি বা বিষয়ে সিভি তৈরি করার ক্ষেত্রে বিশেষ দিকনির্দেশনা মেনে চলা উচিত।বর্তমানের প্রতিযোগিতামূলক চাকরি বাজারে টিকে থাকার জন্য সবাইকেই নিজের সেরা দক্ষতা দেখাতে হয়।সেক্ষেত্রে উপরের কন্টেন্টই অত্যন্ত সময়োপযোগী।কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে সবাই সিভির বিভিন্ন দিক এবং ক্ষেত্রবিশেষে সিভির পার্থক্য এবং ব্যবহার সম্পর্কে অবগত হতে পারবে।
চাকরি পাওয়ার মূল বিষয় হলো সিভি। সিভির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির যোগ্যতা, পড়াশুনা, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি জানা যায়। তাই চাকরি পাওয়ার জন্য আপনার সিভি অবশ্যই ভালো হতে হবে। একটি প্রফেশনাল সিভি করতে কিছু নিয়ম রয়েছে। উপরের কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনি সহজেই বাসায় বসে নিজের সিভি নিজেই তৈরি করতে পারবেন। লেখক কে অত্যন্ত ধন্যবাদ এইরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
চাকরি, বিশেষ করে বেসরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আংশ।
একটি পরিপূর্ণ সি ভি চাকরি পাওয়া অনেকটা সহজ করে দেয়।
মাশা-আল্লাহ লেখক এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে সিভি বিষয়ে খুটিনাটি সকল বিষয়ে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
যেটি ফলো করে আমরা একটি পরিপূর্ণ মানসম্মত সিভি তৈরি করতে পারব।
আশা করছি এখন সিভি বানাতে কোন সমস্যায় পড়তে হবে না।
অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।
যে কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে হলে ভালো মানের প্রফেশনাল সিভি গুরুপ্তপূর্ন ভূমিকা পালন করে থাকে। বর্তমানে সিভি দুই ধরনের হয়ে থাকে চাকরির সিভি,বিবাহের সিভি। CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ হলো জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমরা কম বেশি সবাই সিভি লিখতে পারি কিন্তু ভালো মানের সিভি বা প্রফেশনাল CV অনেকেই লিখতে পারিনা। এই কনটেন্টি CV লিখতে জনসাধারণের জন্য অনেক উপকারে আসবে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
চাকরি জীবনে সিভি (CV), Curriculum Vitae বা জীবন বৃত্তান্ত অনেক জরুরি একটা বিষয়। সিভিটা অনেকটা একজন চাকরি প্রার্থীর প্রতিচ্ছবি হিসেবে কাজ করে। অনেকেই কিন্তু সিভি লেখার সঠিক নিয়মটা জানেন নাহ। এই কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বিস্তারিত লেখা হয়েছে সিভি সম্পর্কে। যার সিভি নিয়ে নূন্যতম ধারণাও নেই, তিনি এই কন্টেন্টটি থেকে শিখে নিতে পারবেন।
সিভির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত ও পারিপার্শ্বিক দক্ষতা এবং অবস্থা সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়।তাই যেকোন চাকরি বা বিষয়ে সিভি তৈরি করার ক্ষেত্রে বিশেষ দিকনির্দেশনা মেনে চলা উচিত।বর্তমানের প্রতিযোগিতামূলক চাকরি বাজারে টিকে থাকার জন্য সবাইকেই নিজের সেরা দক্ষতা দেখাতে হয়।সেক্ষেত্রে উপরের কন্টেন্টই অত্যন্ত সময়োপযোগী।কন্টেন্টটি পড়ার মাধ্যমে সবাই সিভির বিভিন্ন দিক এবং ক্ষেত্রবিশেষে সিভির পার্থক্য এবং ব্যবহার সম্পর্কে অবগত হতে পারবে।
আসসালামু আলাইকুম,
আমরা সবাই কম বেশি সিভির সাথে পরিচিত। সিভি একজন মানুষের পরিচয়,শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা, এককথায় জীবন বৃত্তান্ত খোলাসা করা থাকে চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।একটি প্রফেশনাল সিভি করতে কিছু নিয়ম রয়েছে। উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ,এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় সি ভি লেখার নিয়ম বর্ণনা করার জন্য ।
CV শব্দটি লাতিন ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ “জীবনের বৃত্তান্ত ”।CV বা Curriculum Vitae হলো একটি বিস্তারিত দলিল, যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য ধারণ করে। এটি মূলত চাকরির জন্য আবেদন করার সময় ব্যবহার করা হয় |চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ
চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ CV। CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয়।যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে।সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারেনা।উক্ত কন্টেন্ট টি তাদের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করছি।
একটি সুন্দর, সাবলীল ,মার্জিত ও আকর্ষণীয় সিভি আসলে জীবনের মোড়টা অনেকাংশে ঘুরিয়ে দিতে পারে। সিভি লিখতে বা তৈরি করতে অনেক গুলো বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়। এই পোস্টটিতে একটি সঠিক সিভি লিখতে যা যা করনীয় তার প্রায় সবই সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলা হয়েছে। এই সব দিক খেয়াল রেখে যদি কেউ সিভি তৈরি করে তাহলে তার সিভি হবে ব্যক্তিত্ব সমন্বিত। ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে সিভি লেখায় সাহায্য করার জন্য। আশা করছি সকলের কাজে লাগবে।
ধন্যবাদ,,,,চাকরি জীবনের প্রথম ধাপ হলো সিভি ।সিভি কিভাবে সুন্দর গুছানোভাবে লিখতে হয় এ কনটেনটিতে সুন্দর করে তা তুলে ধরা হয়েছে।
বর্তমান সময়ে কমন একটি বিষয় হলো CV. সেটা চাকরির জন্য হোক আর বিবাহের জন্য হোক উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো চাকরির ক্ষেত্রে। কারণ চাকরির জন্য আপনি যখন CV জমা দিবেন, সেক্ষেত্রে আপনার সিভি যদি সুন্দর ও মার্জিত না হয় তখন যিনি আপনার সিভি দেখবেন তার মনে Automatically আপনার প্রতি Negativity চলে আসতে পারে। যা চাকরি না পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটা দায়ী হতে পারে।
তাই আশা করি এই কন্টেন্টটি ভালোভাবে পড়লে কিভাবে একটি পারফেক্ট সিভি তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবেন اِنْ شٓاءَ الله
আমাদের সকলের কোন চাকরির জন্য যদি আবেদন করতে হয় তাহলে অবশ্যই প্রয়োজন হবে CV। সুন্দর CV লেখার উপর নির্ভর করে অনেক সময় চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। CV লেখার কিছু নিয়ম রয়েছে। আমরা যদি উপরের Article টা পরি তাহলে সুন্দর এবং শুদ্ধ CV বানানোর নিয়ম জানতে পারব।
কন্টেন্টটি বর্তমান সময়ে খুবই উপযোগী। CV খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটা চাকরির ক্ষেত্রে হোক বা বিয়ের ক্ষেত্রে হোক। CV দেখেই ব্যাক্তি হিসেবে কেমন সেটা ধারনা করা হয়। সিভির উপরেই চাকরি হওয়া বা রিজেক্ট হওয়া অনেকটা নির্ভর করে।তাই CV হতে হবে নির্ভুল ও সত্য তথ্য সমৃদ্ধ।এ কন্টেন্টে সিভি সম্পর্কে যাবতীয়,খুঁটিনাটি সকল তথ্য দেয়া হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর গুছিয়ে ও সহজ ভাষায় সিভি সম্পর্কে সকল তথ্য বর্ননা করার জন্য। আশাকরি অনেকেই এই কন্টেন্টের দ্বারা উপকৃত হবেন।
উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সত্যিই চমৎকার উপস্থাপনা। একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। CV ছাড়া আজকাল চাকরি নেওয়া অসম্ভব। কন্টেন্টটিতে সিভি কয় প্রকার? কি? কি?সিভি তৈরি করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে সব কিছু সুন্দর ভাবে লিখে দিয়েছে।
বর্তমান সময়ে চাকরি হোক বা অন্য কোন সেক্টর, আবেদন হলো প্রথম শর্ত,আর আবেদন করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সঠিক, নির্ভুল ও সুন্দর ভাবে সিভি জমা দেওয়া। চাকরি হওয়া না হওয়া সিভির উপরেই অনেকটা নির্ভর করে। কারণ সিভির মাধ্যমেই একজন মানুষকে উপস্থাপন করা হয়।
আর্টিকেলটি তে সিভি কি , কতো প্রকার কি কি, সিভি লেখার নিয়ম সহ যাবতীয় তথ্য দেওয়া হয়েছে।
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর তথ্যবহুল আর্টিকেল আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। জাজাকাল্লাহু খয়রন 🤲
CV হচ্ছে একজন ব্যক্তির পরিচয়, কাজের দক্ষতা,অভিজ্ঞতা এবং অর্জনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি চাকরির দুনিয়ায় একটি CV অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি প্রতিষ্ঠান প্রার্থীকে তখনই নিয়োগ দিবে যখন একটি মার্জিত CV উপস্থাপন করানো হয়। একটি মানসম্মত CV একজন প্রার্থীকে চাকরির প্রতিযোগিতায় অনেকটা এগিয়ে রাখতে পারে। সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় CV লেখার নিয়ম সুন্দরভাবে উপস্থাপন এর জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কনটেন্টটি আমার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ছিলো।লেখককে ধন্যবাদ।সিভি লেখার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ ও নিয়মাবলি নিয়ে লেখা হয়েছে। সঠিক নিয়ম মেনে সিভি লিখলে একটি সুন্দর সিভি তৈরি করা সম্ভব।
কনটেন্টি আমার জন্য অনেক উপকার হয়েছে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে। যেমন- বানান ভুল, ব্যাকরণ ও ভাষাগত ভুল, মিথ্যা বা ভুল তথ্য ইত্যাদি। সামান্য ভুলের কারণে নিয়োগদাতা কর্তৃপক্ষ আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা করতে পারেন।সিভি নমুনা তৈরি ক্ষেত্রে ছোট বড় সকল ধরনের বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
চাকরি পাওয়ার জন্য প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে সিভি। আর আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে সিভিকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা করা যায়, যা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি অনিবার্য বিষয়। উপরের কনটেন্টটিতে কিভাবে সুন্দরভাবে সিভি উপস্থাপন করা যায় তা তুলে ধরা হয়েছে। তাই লেখককে এত সুন্দর একটি প্রয়োজনীয় কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য, ধন্যবাদ।
CV লেখা বিষয়ক অনেক কিছুই জানা ছিল না যা কন্টেন্টি পড়ে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।
চাকরি মানেই সিভি।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপনের ধরন দেখেই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান প্রার্থীর ব্যাপারে বুঝে নেয়।আবার প্রফেশনাল লুকের সিভি লিখতে না পারায় অনেকে রিজেক্টেডও হয়।আলোচ্য কন্টেন্টটিতে সিভি লেখার গুরুত্ব,সঠিক নিয়ম এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে যাওয়ার প্রস্তুতি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ
চাকরি বা বিয়ে উভয়টার জন্য সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।এই কনটেন্টে সিভির ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।কিভাবে একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।চাকরির ক্ষেত্রে সিভিতে বানান ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়ার কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয়না সেই বিষয়টিও এই কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টটি পড়ে আমি সিভি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি।এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লিখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
যে কোন চাকরির পূর্ব শর্তই হলো সঠিক ভাবে সিভি তৈরী করা। ভালো মানের সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সহায়ক। কন্টেন্টটিতে চাকরির সিভি এবং বিবাহের সিভি দুটি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি কনটেন্টটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবেন। লেখক কে ধন্যবাদ বিষয়টিকে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ।
Cv বা curriculum vitae হলো, একটি বিস্তারিত দলিল , যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য তুলে ধরা হয়। সঠিক উপায়ে তৈরি কৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিতাদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায় ভূমিকা পালন করে। একটি মার্জিত,ও সুন্দর সিভি আপনাকে অন্য দশজন থেকে সামনে এগিয়ে রাখবে।
একটি ভাল মানের সিভি তৈরির মানে হল একটি ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভবনা। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানা যাবে যে, প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং কিভাবে লিখতে হয়। পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করতে পারব।
চাকরির বাজারে মূল উপকরন সিভি। বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির”””।আর চাকরি মানেই সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে cv যে কত গুরুত্বপূর্ণ এই কনটেন্টি নাপড়লে বুঝতে পারতাম না। তাই আমি কনটেন্টির লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, কারণ তিনি বিভিন্ন প্রকার সিভি এবং তার গুরুত্ব অসম্ভব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। আশা করি আমার মত আপনারাও এ কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
চাকরি জীবনের প্রথম ধাপ হলো সিভি । সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি তৈরির সময় বানান ও ব্যাকরণগত ভুল পরিহার করতে হবে এবং প্রাসঙ্গিক ও সত্য তথ্য সংযুক্ত করতে হবে। এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানা যাবে যে, প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং কিভাবে লিখতে হয়। পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করতে পারব।
বর্তমানে চাকরি মানেই CV এর প্রয়োজন হয়।ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম জাজমেন্টেই থাকে CV লুক।CV কেমন এবং এর স্ট্যান্ড এর উপর নজর। CV এর স্ট্যান্ড যত ভালো প্রার্থীর জন্য মনোভাব তত আকর্ষণীয় হয় জাজদের।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।
সরকারি বা বেসরকারি চাকরির প্রথম ধাপ হল সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানে যোগদান করতে হলে নিয়োগ কারীর প্রয়োজন। এই আর্টিকেলে সিভি প্রত্যেক মানুষের জীবন বৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল ধরনের তথ্যাদি উপস্থাপন করা হয়েছে। এই আর্টিকেল পড়ে সকলেই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
একটি সিভি একজন ব্যাক্তিকে রিপ্রেজেন্ট করে। সিভি তৈরি করতে উক্ত বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত জরুরি। এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে সিভি তৈরী করলে অবশ্যই তা মানসম্মত হবে এবং ব্যাক্তিকে তার কাঙ্খিত স্থানে পৌঁছাতে সহায়তা করবে।
সিভি সম্পর্কে কম-বেশি সকলেরই জানা। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম গুলো সুন্দরভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি।
একজন ব্যক্তির পরিচয়,যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, ব্যক্তিত্বের সম্মিমিত রুপ হলো সিভি।আর চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। তাই নিয়ম জেনে যথাযথ সিভি করা উচিত।
একজন প্রার্থীর মূল উপস্থাপন হচ্ছে তার CV। বিশেষ করে চাকরির ক্ষেত্রে এই CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। CV তে উল্লেখিত তথ্যের মাধ্যমে একজনের সম্পর্কে ধারণা নেয়া যায়। যার CV যত বেশি প্রপেশনাল তার CV এর গ্রহণযোগ্যতা বেশি।
মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর গোছানো লেখা হয়েছে কন্টেন্টি।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। CV যে কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কন্টেন্টা না পড়লে বুঝতে পারতাম না। আশা করি সবাই কন্টেন্টি পড়ে উপকৃত হবেন ইনশাল্লাহ।
একটা ভালো চাকরির জন্য একটি গোছানো সি ভি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ !আর এই বিষয় টা কে এত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ !
আমাদের দৈদৈনন্দিন জীবন এ একটা ভালো চাকরির জন্য একটি গোছানো সি ভি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ !আর এই বিষয় টা কে এত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ !
চাকরির ক্ষেত্রে সবার প্রার্থী নির্বাচনে প্রথম যে বিষয় টি দেখা হয় তা হলো সিভি।আর এই সিভি যদি হয় যাথাযথ আর সবার চাইতে উন্নত তাহলে তা সবার আগে নজর কাড়ে।সুতরাং ভালো চাকরি পাওয়ার আগে নিজের সিভি তৈরি করুন ভালোভাবে।নিজের যোগ্যতা কে উপস্থাপন করুন সুন্দর ভাবে।সিভি তৈরি র ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাকা উচিত যেন এই গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো বাদ না পড়ে! এই আর্টিকেলটি আপনাকে সাহায্য করবে সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে।
চাকরিতে আবেদন মানেই সিভি।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপনের ধরন দেখেই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান প্রার্থীর ব্যাপারে যা বুঝার বুঝে নেয়।আবার প্রফেশনাল লুকের সিভি লিখতে না পারায় অনেকে রিজেক্টেডও হয়।আলোচ্য কন্টেন্টটিতে সিভি লেখার গুরুত্ব,সঠিক নিয়ম এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে যাওয়ার প্রস্তুতি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ যেটার উপর চাকরি পাওয়া না পাওয়ার অনেক সম্পর্ক রয়েছে। সিভি যদি সুন্দর এবং সাবলীলভাবে ভাবে উপস্থাপন করা হয় তাহলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এজন্য সিভি সম্পর্কে জেনে একটা ভালো সিভি তৈরি করে চাকরির জন্য বা অন্য যেকোন কিছুর জন্য আবেদন করা উচিত।
যেকোন প্রতিষ্ঠানে চাকরীর জন্য CV প্রয়োজন। CV হলো সংক্ষিপ্ত রুপ যার পূর্ণাঙ্গ রুপ হলো Curriculum Vitae. CV বলতে একজন প্রার্থী বা মানুষের পরিচয় বোঝায়। একজন মানুষের নাম, ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি, কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ তা CV দেখে বোঝা যায়। অর্থাৎ CV একজন মানুষের সংক্ষিপ্ত জীবনবৃত্তান্ত বিবরণ প্রদান করে। প্রাতিষ্ঠানিক চাকরীর ক্ষেত্রে সুন্দর, পরিমার্জিত এবং নির্ভুল একটি CV খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবাই CV প্রদান করলেও অনেকের CV তৈরীতে অনেক ভুল থাকে। অনেকে সঠিকভাবে কিভাবে CV লিখতে হয় সেই নিয়ম জানেনা।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য। কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে সবাই সঠিকভাবে CV লিখতে পারবে। শুধু CV লিখার নিয়ম ব্যতীতও কনটেন্টটিতে CV প্রকারভেদ, ইন্টারভিউ প্রস্তুতি, পোশাক প্রভৃতি বিষয়গুলো খুব পরিষ্কার এবং সাবলীলভাবে লেখক লিখেছেন।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।সিভি যদি সুন্দর হয় চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণে বেড়ে যায়। তাই সিভি লেখার সঠিক পদ্ধতি আমাদের সকলেরই জানা খুবই জরুরি।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সিভি লেখার সঠিক পদ্ধতি নিয়ে এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপনের জন্য।
CV সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। এত সুন্দর করে বুঝিয়ে লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটা ভালো চাকরির জন্য একটি গোছানো সি ভি খুব ই গুরুত্বপূর্ণ !লেখক এই বিষয় টা কে খুব সহজে উপস্থাপন করেছে !
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি।সিভিতে নিজেকে উপস্থাপনের ধরন দেখেই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান প্রার্থীর ব্যাপারে যা বুঝার বুঝে নেয়।আবার প্রফেশনাল লুকের সিভি লিখতে না পারায় অনেকে রিজেক্টেডও হয়। তাই সিভি লেখার সঠিক পদ্ধতি আমাদের সকলেরই জানা খুবই জরুরি।আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।লেখক কে ধন্যবাদ বিষয়টিকে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সুন্দর ও পরিপাটি CV ভালো ভূমিকা রাখে। এই কনটেন্ট টি আমাদেরকে সুন্দর ও পরিপাটি CV লেখার নিয়ম অবহিত করেছে।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, এই সুন্দর কনটেন্ট টি লেখার জন্য।
চাকরি পাওয়ার জন্য CV একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। CV যথাযথভাবে লেখার উপর নির্ভর করে চাকরিতে ইন্টারভিউ দেবার সুযোগ পাওয়া এ অনেক ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়াও CV এর মানের উপর নির্ভর করে।এই আর্টিকেলটিতে CV এর প্রকারভেদ,কোন ক্ষেত্রে কি ধরনের CV ব্যবহার করতে হবে তা সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন লেখক। এই আর্টিকেল এর নিয়ম অনুযায়ী CV লিখলে তা সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য হবে বলে আমি আশা করি।
মাশাআল্লাহ চমৎকার একটি আর্টিকেল পড়লাম।সিভি কি, কত প্রকার ও কি কি? কোন ধরনের সিভি কোন কাজে ব্যবহার করা হয় ইত্যাদি সকল বিষয় এই আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরা হয়েছে৷ তাই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।আশা করি সবারই অনেক উপকার হবে এটা পড়ে।
মাশাআল্লাহ চমৎকার একটি আর্টিকেল পড়লাম।সিভি কি? কত প্রকার ও কি কি? কোন ধরনের সিভি কোন কাজে ব্যবহার করা হয় ইত্যাদি সকল বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে৷ যা পড়ে অনেক অজানা বিষয় জানতে পারলাম৷ আশা করি সকলেরই অনেক উপকার হবে আর্টিকেলটি পড়ে৷
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এই কনটেন্ট টি আমাদেরকে সুন্দর ও পরিপাটি CV লেখার নিয়ম অবহিত করেছে।
মাশাল্লাহ খুবই সুন্দর ও উপকারী একটি কনটেন্ট। সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার জন্য সিভির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভিতে একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা,জীবন বৃত্তান্ত থাকে লিপিবদ্ধ থাকে। তাই একটি ভালো,নির্ভুল সিভির ভূমিকা অপরিসীম। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য। কন্টেন্টে অনেকেরই উপকারে আসবে।
একজন মানুষের নিজেকে উপস্থাপন করার উপযুক্ত মাধ্যম হচ্ছে সিভি।যার সিভি যত আকর্ষণীয় তার চাকরী পাওয়ার চান্সও তত বেশি।।সিভির মাধ্যমে ব্যক্তি তার সুপ্ত প্রতিভা প্রকাশ করে।একটি পারফেক্ট সিভি ব্যাক্তির চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।আমার মতে প্রত্যেক ব্যক্তির সিভি তৈরির কৌশল জানা উচিত।এই আর্টিকেলটিতে সিভি সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে সবাই উপকৃত হবেন।এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
চাকুরীর ক্ষেত্রে প্রথম কাজই হলো সিভি জমা দেয়া।কিন্ত আমরা অনেকেই কিভাবে একটি ভাল সিভি বানাতে হয় তা জানি না। চাকরি লাভের ক্ষেত্রে একটি ভাল সিভি অবশ্যই থাকতে হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়টি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম এবং প্রধান মাধ্যম। সিভির ধরন চাকরি পাওয়া না পাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ভুমিকা রাখে। লেখাটি পড়ে আমি সঠিক সিভি তৈরি জানতে পারলাম। আশা করি এটা সকলের অনেক উপকারে আসবে। ধন্যবাদ লেখক কে।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানে একজন ব্যক্তির চাকরি পাওয়া আর না পাওয়া নির্ভর করে সিভি এর উপর। সিভি লিখার নিয়ামাবলি গুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
CV বা সিভি শব্দের পূর্নাঙ্গ অর্থ হলো কারিকুলাম ভাইটা বা জীবন বৃত্তান্ত। একজন মানুষের চাকরি পাওয়া না পাওয়া নির্ভর করে তার সিভির উপর। সিভি কিভাবে লিখতে হয় তা জানতামনা। এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অত্যাবশ্যক। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। এই কন্টেন্টটিতে লেখক সিভি তৈরি করার সঠিক নিয়মগুলো বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
সরকারি বা বেসরকারি যেকোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার জন্য সিভির গুরুত্ব অপরিসীম । উপরের কন্টেন্টে লেখক সিভি কিভাবে লিখতে হবে,সিভি কত প্রকার,সিভি কিভাবে জমা দিতে হয়, সিভি নির্ভুল ভাবে লিখার গুরুত্ব সুন্দুরভাবে বুজিয়েছেন । তাই উপরের কন্টেন্টটি পড়লে সকলেরই উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ ।
চাকরি মানে CV যে কোন চাকরি করতে গেলে cv প্রয়জ হয় পার্থীর বেক্তিগত পরিচয়কে cv মধ্যেমে তুলে দরতে হয়।cv তে একজন ব্যক্তির, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং জিবন বৃওান্ত তুলে দরা হয়ে থাকে তাই cv চাকরির জন্য একান্তই প্রয়জন একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।নির্ভুল ও সঠিক তথ্যের মাধ্যমে cv উপস্থাপন করতে হবে।
চাকুরী মানে সিভি। চাকরি হওয়ার পিছনে সিভির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিভি অর্থ কারিকুলাম ভাইটা ।এটি আবার দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হচ্ছে চাকরির জন্য, অপরটি বিবাহের জন্য। চাকরির জন্য সিভি হতে হবে ছোট কিন্তু সেখানে গুরুত্বপূর্ণ সফল তথ্য প্রদান করতে হবে চাকরির সিভিতে নিজের নাম ,বাবার নাম, মাতার নাম সহ নিজ ঠিকানা শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা রেফারেন্স দিয়ে সঠিক বানান সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হবে কেননা যে ব্যক্তি সিভিটি দেখবেন সে একটি সিভিতে এক মিনিটের বেশি সময় দিবেন না। তাই সঠিকভাবে সিভিল উপস্থাপন করলে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যায়। অপরদিকে বিবাহের সিভিতে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য সহ ভাইবোনের তথ্যপ্রধান করতে হয় এই সিভিটি যথেষ্ট পরিমাণে বড় হয়।
মাশাআল্লাহ সিভি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তা সম্পূর্ণ বুঝতে পারলাম। সিভি সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা লাভ করতে পারলাম এবং সিভির গুরুত্ব বুঝতে পারলাম। যেকোনো চাকরি পাওয়ার জন্য সিভির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভিতে একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা,জীবন বৃত্তান্ত থাকে লিপিবদ্ধ থাকে। তাই একটি ভালো,নির্ভুল সিভির ভূমিকা অপরিসীম। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য। কন্টেন্টে অনেকেরই উপকারে আসবে।
প্রত্যেকের জন্য যুগোপযোগী খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।
চমৎকার উপস্থাপনায় সাবলীলভাবে সিভি বানানোর নিয়ম জেনে অনেক ভালো লাগছে। আলহামদুলিল্লাহ।
এই সময়ে চাকরি সোনার হরিন, আর চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ হল একটি সুগঠিত CV।
একটি সুন্দর CV চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়। এই লেখা থেকে আমরা জানতে পারলাম CV লেখার নিয়ম,কি কি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হয়, CV প্রকার ভেদ।
এই লেখা পড়ে খুব সুন্দর করে একটি CV লেখা সম্ভব।লেখক কে ধন্যবাদ এই সময় উপযোগী উপস্থাপনার জন্য।
সিভি হলো নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন এর একটি মাধ্যম। সিভিতে একজন ব্যক্তির সমস্ত কিছু উল্লেখ থাকে। তাই সিভি লেখার সময় প্রফেশনালভাবে লিখতে হবে নাহলে তার যোগ্যতা, দক্ষতা সম্পর্কে প্রশ্ন থেকে যায়। চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভি দেখেই ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই আমাদের প্রফেশনালভাবে সিভি লেখা শিখে রাখতে হবে।
বর্তমান সময়ে চাকরির জন্য সিভি একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস।কারণ চাকরি মানেই সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনা করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং জীবনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সিভি একটি অপরিহার্য জিনিস।এই কনটেন্টির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার সিভি এবং তার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারলাম।ধন্যবাদ লেখক কে।
চাকরির জন্য CV অতন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একটি সুন্দর CV, চাকরির সম্ভবনা বাড়িয়ে দেয়।এই কনটেন্ট টিতে CV নিয়ে বিষদ আলোচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের CV লেখার নিয়ম, কি কি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হয়, ভাষার ব্যবহার সব কিছু আলোচনা করা হয়েছে।
মাশা আল্লাহ!খুব চমৎকার এবং তাৎপর্যপূর্ণ একটি কন্টেন্ট।
চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অত্যাবশ্যক এবং এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,ব্যবসা,বিয়ের ক্ষেত্রে বা বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সিভি বা বায়োডাটা এর প্রয়োজন হয়।
সিভি এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীর পরিচয়,যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা এবং সংক্ষিপ্ত জীবনবৃত্তান্ত সম্পর্কে জানা যায়।
অনেক সময় সিভি উপস্থাপন এর ধরণ দেখে প্রার্থীকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয় কিংবা অগ্রাহ্য করা হয়।এজন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির আবেদন করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য আমাদের সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানতে হবে।এই আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে সুন্দর করে আলোচনা করা হয়েছে।এখানে সিভির যথার্থ সংজ্ঞা,প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সি ভি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
শুধু চাকরির ক্ষেত্রে নয় বিবাহের জন্য সি ভি প্রয়োজন হয়। মোট কথা সি ভি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।যে কোন চাকরির
প্রথম ধাপ হচ্ছে সি ভি। তারজন্য চাই নির্ভুল একটা সি ভি। এই কন্টেন্ট এ লেখক সি ভি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছেন সবার উপকারে আসবে।
ধন্যবাদ লেখকে এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।
Curriculum Vitae এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে CV বা জীবন বৃত্তান্ত। বর্তমান সময়ে চাকরি বা বিবাহ উভয় ক্ষেত্রেই সিভির প্রয়োজন অনেক গুরুত্বপূর্ণ।কোন প্রতিষ্ঠানে সিভি দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোনরকম ভুল না থাকে। একটি নির্ভুল সিভি উপস্থাপনের মাধ্যমে ব্যক্তির চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা বহুগুনে বেড়ে যায়।তাই আমাদের উচিত নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে সিভি উপস্থাপন করা। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে আর্টিকেলটি উপস্থাপন করার জন্য।
চাকরির জন্য আবেদন করার সময় সিভি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতার সংক্ষিপ্ত এবং স্পষ্ট বিবরণ প্রদান করে। সঠিকভাবে প্রস্তুতকৃত একটি সিভি আপনাকে অন্যান্য প্রার্থীদের থেকে আলাদা করে এবং নিয়োগকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সাহায্য করে। এটি আপনাকে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সহায়তা করবে। সিভি সম্পর্কিত এই সুন্দর এবং তথ্যবহুল বিষয়বস্তু উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরি পাওয়া না পাওয়া সম্পূর্ণ নির্ভর করে একটা CV এর উপর।বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।তাই সুন্দর একটি চাকরির জন্য আবেদন জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ । লেখককে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর সুন্দর সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য।
চাকরি বা বিয়ের ক্ষেত্রে কাউকে জানার জন্য CV অন্যতম মাধ্যম। বিশেষ করে চাকরির জন্য প্রথমে CV দিতে হয়। সিভির মাধ্যমে নিয়োগকর্তা প্রার্থী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে। সেজন্যই সিভি এমন ভাবে লিখতে হবে যাতে করে কেউ প্রথমে দেখলেই আকৃষ্ট হতে পারে।
যেকোনো চাকুরি লাভের ক্ষেত্রে সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় সিভি প্রদানের মাধ্যমে চাকুরী পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বাড়ে।
উপরোক্ত কন্টেন্ট এ সিভির ধরণ ও নিয়ম-নীতি বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। আশা করছি উপরোক্ত কন্টেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে সিভি সম্পর্কে উপযুক্ত ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
আসলেই খুবই উপকৃত একটা কনটেন্ট। আমরা অনেকেই আছি, এই সিভি ঠিক মত না জানার কারণে অনেক চাকরি হাত ছাড়া হচ্ছে। এই রকম একটা কনটেন্ট আসলেই খুব দরকার, খুব সুন্দর ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।
চাকরির জীবনে CV অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এটি সুন্দরভাবে করলে অনেকের চাকরি হয় আবার অনেকের হয় না। CV দুটি বিষয়ে প্রয়োজন একটি হলো চাকরির ক্ষেত্রে আরেকটি হলো বিয়ার ক্ষেত্রে। CV এমন ভাবে লিখতে হবে বা তৈরি করতে হবে যাতে করে কেউ দেখলেই আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।
সাধারণত অনেকেই সিভির দিকে তেমন একটা গুরুত্ব দেন না। কিন্তু চাকরির ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সিভি যদি মার্জিত ও সাবলীল ভাষায় হয়ে থাকে তাহলে চাকরি হওয়ার চান্সটাও বেশি থাকে। তাই যেকেনো চাকরির ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম সিভির দিকটা ভালোভাবে লক্ষ্য রেখে তা পেশ করতে হবে।
এই কন্টেন্টটি পড়লে সিভি সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য জানা যাবে এবং সকলেই উপকৃত হবে ইন শা আল্লাহ্
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভির মাধ্যমে নিজেকে উপস্থাপন করার যায়।
সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয়, যা উক্ত কনটেন্টটিতে খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে
লেখককে অনেক ধন্যবাদ সবকিছু এতো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
মাশাআল্লাহ ভীষণ সুন্দর হয়েছে কনটেন্ট।
আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করছি উপরোক্ত কন্টেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে সিভি সম্পর্কে উপযুক্ত ধারণা পাওয়া যেতে পারে।লেখককে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য।
Reply
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ। এতো সুন্দর করে সিভি লেখার নিয়ম প্রকাশ করার জন্য। এই লেখাটি পড়ে সিভি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
অসাধারণ একটি আর্টিকেল। এতদিন সিভি সম্পর্কে যেটুকু ধারণা ছিল, তার চেয়ে বেশি ধারণা পেয়েছি এই আর্টিকেলটিতে। আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় সিভি নিয়ে এভাবে কখনো বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়নি। এই আর্টিকেল সিভি লিখার নিয়ম, তার প্রকার বিস্তারিত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ধন্যবাদ আশা করি সকলের জন্য উপকারী হবে।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয় আর এই কাগজ গুলোর মধ্যে যেটা নিজের সম্পর্কে যেটা লেখা হয় সেটাই cv।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন ব্যাক্তি সম্পর্কে লেখা হয়।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
তাই তো আমাদের লেখক সঠিক ভাবে cv লেখা শিখিয়েছেন। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই সময় এতো প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
C V আমাদের চাকরি জীবনে প্রবেশের প্রথম মূলমন্ত্র । চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা অনেকেই সঠিকভাবে C V লিখতে পারিনা। চাকরি পাবার জন্য আমাদের প্রফেশনাল বা ভাল মানের C V তৈরি করা উচিত।কনটেন্টটি পড়ে একটা প্রফেশনাল C V সম্পর্কে জানতে পারলাম। কনটেন্ট রাইটারকে অনেক ধন্যবাদ।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই চাকরির সিভি লেখার নিয়ম জানা জরুরি। আর্টিক্যালটিতে সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে চাকরির ক্ষেত্রে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আমরা অনেকেই প্রফেশনালভাবে CV লিখার নিয়ম জানিনা।এখন যেহেতু চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি,সেক্ষেত্রে ইউনিক CV চাকরির ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে রাখবে।কন্টেন্টটিতে CV লেখার নিয়মগুলো সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খইরন
সিভি হলো আপনার শিক্ষাগত ও পেশাগত জীবনের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ, আর্টিকেলটিতে সিভির সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV সেই বিষয়কে বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ।CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া বর্তমানে অন্যান্য ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার করা হয়। যেমন বিবাহের জন্য CV।চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়।
অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য প্রফেশনাল সিভি সিভি সাবমিট করা উচিত।
এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন এবং সহায়ক একটি বিষয়কে তুলে ধরেছে। চাকরির জন্য সঠিক এবং প্রফেশনাল সিভি লেখার নিয়ম জানা অত্যন্ত জরুরি, কারণ এটি চাকরিদাতার কাছে প্রার্থীর প্রথম পরিচিতি। প্রফেশনাল মানের সিভি তৈরি করার মাধ্যমে প্রার্থীর যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায়, যা চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। কন্টেন্টটির মাধ্যমে যারা সিভি তৈরিতে সমস্যার সম্মুখীন হন, তারা একটি সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন এবং নতুন চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। সঠিক উপায়ে সিভি লেখার পরামর্শ দেয়ার জন্য এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির। আর চাকরি মানেই সিভি। সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে সিভি লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য।
কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকুরিজীবী হিসেবে যোগদানের ক্ষেত্রে প্রথমে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
একজন চাকুরী প্রার্থীকে চাকুরীদাতা প্রতিষ্ঠান প্রথমেই দেখেন না, জানেন না যে,তিনি কতটা যোগ্য।ইন্টারভিউর আগে চাকুরী প্রার্থীর যোগ্যতা বোঝার একমাত্র উপায় হলো তার সিভি। সিভি দেখেই প্রতিষ্ঠান সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাকে কল করবেন কি না। তাই একটি স্মার্ট সিভি তৈরি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্ট থেকে একজন চাকুরী প্রার্থী জানতে ও শিখতে পারবেন কিভাবে সঠিক নিয়মে সিভি তৈরি করবেন।
বর্তমান সময়ের জন্য একজন ব্যাক্তির জীবন বৃত্তান্ত খুবই জরুরী একটি বিষয়।আর এটির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি চাকরির ক্ষেত্রে।সিভি দেখে অনেক চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান ঠিক করেন উক্ত ব্যক্তিকে ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকবেন কি না।তাই সিভি হতে হবে সঠিক নিয়মে, নির্ভুল ,সত্য,এবং মার্জিত।আর সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে যাদের সমস্যা তাদের সমস্যার সমাধান নিয়ে এসেছে এই কন্টেন্টি।
মানুষের শিক্ষাগত জীবন থেকে শুরু করে বৈবাহিক জীবনে এবং অন্যান্য সকল পর্যায়ে বিশেষ করে সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার জন্য CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থীকে চাকরি দিয়ে থাকেন। তাই CV তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে। এই কনটেন্টের মধ্যে প্রফেশনাল ভাবে CV তৈরীর নিয়মাবলী এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি চাকরি প্রত্যাশীরা এ লেখার দ্বারা উপকৃত হবে।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভি কী,সিভি লিখার নিয়মাবলী ও প্রকারভেদ বিস্তারিত আকারে খুব সুন্দর করে কন্টেন্টটিতে উপস্থাপন করা হয়েছে। উক্ত নিয়মাবলীগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করলে খুব সহজেই সুন্দর ও নিখুঁত সিভি তৈরি করা যায়।
চাকরি নেওয়ার কথা মনে হলেই আমাদের প্রথমে যে বিষয়টি মাথায় আসে তা হলো CV।চাকরির ক্ষেত্রে CV এর গুরুত্ব অপরিসীম।এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়মখুব সুন্দরভাবে দেওয়া রয়েছে।এটি একটি উপকারী কনটেন্ট ছিলো আমার জন্য।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা নিবন্ধ এটি, আমরা অনেকে সঠিক নিয়মে সিভি তৈরি করতে পারি না যার জন্য আমাদের যোগ্যতা থাকার সত্বেও আমরা চাকরি পাই না।
চাকরি নেওয়ার কথা মনে হলেই আমাদের প্রথমে যে বিষয়টি মাথায় আসে তা হলো CV।চাকরির ক্ষেত্রে CV এর গুরুত্ব অপরিসীম।এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।এই কনটেন্টটি থেকে চাকরির জন্য CV লেখার সঠিক নিয়ম আমরা ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারবো।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করতে হয়।
আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদ এবং সিভি লেখার নিয়মাবলী আলোচনা করা হয়েছে, যা প্রত্যেকটি ধাপ মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আমি মনে করছি।
লেখককে ধন্যবাদ সিভি সম্পর্কে সবকিছু এত সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য | ইনশাআল্লাহ সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।
সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থীকে চাকরি দিয়ে থাকেন। তাই CV তৈরির ক্ষেত্রে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে। এই কনটেন্টের মধ্যে প্রফেশনাল ভাবে CV তৈরীর নিয়মাবলী এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি চাকরি প্রত্যাশীরা এ কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে। ”ইনশাআল্লাহ।
এটা আমার জন্য খুব বেশি উপকারী হয়েছে। CV লিখার জন্য ভাল একটি গাইড লাইন।
সিভি হলো এমন একটি ডকুমেন্ট যা আপনার প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে।অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।আর্টিক্যালটিতে সিভি লেখার নিয়ম খুব সুন্দরভাবে বর্ননা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম সম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কন্টেন্টটিতে।যে কোন ব্যক্তির নতুন CV তৈরীতে লিখাটি সহায়ক হবে।একটি ভালো মানের চাকরির জন্য ভালো সিভির প্রয়োজন অপরিহার্য।
CV বলতে মূলত Curriculum Vitae কে বুঝায়, যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। এক কথায় CV হচ্ছে একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ। CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে বা ড্রপ করতে হয়। এক্ষেত্রে চাকরির নিশ্চয়তা পেতে অবশ্যই প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে হবে। এই কনটেন্ট এ নতুনদের জন্য CV তৈরির যাবতীয় বিষয়াদি খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে, আশা করি কন্টেন্টটি পড়ে সবাই উপকৃত হবেন ইন্শা-আল্লহ।
সিভি চাকরির ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম সম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কন্টেন্টটিতে।যে কোন ব্যক্তির নতুন CV তৈরীতে লিখাটি সহায়ক হবে।একটি ভালো মানের চাকরির জন্য ভালো সিভির প্রয়োজন অপরিহার্য।এই কনটেন্টটিতে চাকরির জন্য CV লেখার নিয়মখুব সুন্দরভাবে দেওয়া রয়েছে।
চাকুরী পাবার প্রথম ধাপই হচ্ছে সুন্দর একটি CV উপস্থাপন। CV দেখেই যেন চাকুরী দাতা প্রার্থী সম্পর্কে সামগ্রিক একটি ধারনা লাভ করতে পারে CV হবে ঠিক সেরকম। এতে প্রার্থীর সকল রকম তথ্য সঠিক ও মার্জিত রূপে সন্নিবেশিত হবে। চাকুরী প্রত্যাশী অনেকরই কাজে লাগতে পারে লেখাটি।
সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন।এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।আর সেজন্য
প্রফেশনাল সিভি কিভাবে তৈরী করা হয় তার বিস্তারিত নিয়মকানুন এই কন্টেন্টটি থেকে জেনে আমরা নিজেদের চাকরি জীবনে প্রয়োগ করতে পারি।সর্বোপরি এই কন্টেন্টি আমাদের প্রফেশনাল লাইফে সঠিক সিভি তৈরিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
চাকরির আবেদনের জন্য জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, সহজ ও সুন্দরভাবে সিভি লেখা। কারণ, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়ার পর ওই প্রতিষ্ঠানে হাজারো সিভি জমা পড়ে। এসব সিভির ভিড়ে আপনার সিভি যেন কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে, তা নিশ্চিত করাটা জরুরি।
তাই এই কন্টেন্ট টি হতে পারো CV লেখার সর্বোত্তম উপায়।
যেকোন কর্মসংস্থা বা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে হলে সর্বপ্রথম একটি সিভি জমা দিতে হয়। সিভি অতি জরুরি একটি নথিপত্র যা দেখে নিয়োগকারীরা নির্ধারণ করে আপনি যে পদের জন্য আবেদন করেছেন তার জন্য কতটা উপযুক্ত। সিভিতে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা তুলে ধরা হয়। আর এগুলো তথ্য দেখে, জাচাই করেই কোন যোগ্য ক্যান্ডিডেটকে বাছাই করা হয়। আপনি সিভিতে ততথ্যগুলো কিভাবে উপস্থাপন করছেন তা আপনার চাকরি নির্বাচনের জন্য একটি মূল ভূমিকা পালন করে। অনেকেই প্রফেশনালভাবে সিভি লিখতে পারেনা। যোগ্যতা থাকা সত্তেও প্রথম ধাপেই রিজেকশন থেকে বাচার জন্য একটি ভালো মানের সিভি লেখা অত্যাবশ্যক। তাই সকল চাকুরিপ্রার্থীর সঠিক নিয়মে সিভি লেখা জানতে হবে। এই লেখাটিতে একটি প্রফেশনাল সিভির সকল বিষয়বস্তু আলোচনা করা হয়েছে। যারা চাকরির আবেদন করবে তারা চাকরির জন্য সঠিকভাবে সিভি লেখার নিয়ম শিখতে পারবে। অনেক তথ্যবহুল ও উপকারি এই লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
চাকরির প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ হচ্ছে সিভি।সিভিতে চাকরি করতে ইচ্ছুক ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যত, অ্যাড্রেস ইত্যাদি নানা বিষয়ের বিবরণ দিতে হয়।কিন্তু অনেকেই আমরা সঠিকভাবে সিভি লিখতে জানি না।যেহেতু একটি চাকরি হওয়া না হওয়া অনেকটাই নির্ভর করে সিভির উপর তাই সিভিটি যেন ভালো সুন্দর নির্ভুল হয় তার জন্য আমাদের আগে সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানতে হবে।উক্ত কনটেন্টটি আমরা যদি ফলো করি তাহলে একটি মানসম্মত সুন্দর সিভি লিখতে পারব ইনশাআল্লাহ।
একটি ভালো মানের সিভি কিভাবে তৈরি করতে হয়, সিভি কত প্রকারের হয়ে থাকে, চাকরির ক্ষেত্রে সিভি কত বড় ভূমিকা পালন করে। এটা নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।
সিভি হলো চাকরিপ্রার্থীর ফার্স্ট ইম্প্রেশন। সিভি নিয়মানুযায়ী তৈরি করলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। আধুনিক নিয়মে সিভি তৈরী করে চাকরি ক্ষেত্রে বা অন্যান্য ক্ষেত্রে নিজের গ্রহণযোগ্যতা তৈরী করে নিতে হবে।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি চাকরির জন্য সিভি লেখার সময় কিছু নিয়ম অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই, আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও ইমেইল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন। পরবর্তী অংশে, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা ক্রমানুসারে লিখুন। দক্ষতা ও প্রশিক্ষণের বিষয়গুলোও উল্লেখ করুন যা পদের জন্য প্রাসঙ্গিক। সিভি যেন সংক্ষিপ্ত ও স্পষ্ট হয় এবং বানান ও ব্যাকরণ সঠিক থাকে। প্রয়োজন অনুযায়ী, রেফারেন্সও উল্লেখ করা যেতে পারে। একটি পেশাদার ফরম্যাট ব্যবহার করুন যা দেখতে আকর্ষণীয় ও পড়তে সুবিধাজনক হয়।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। তাই সঠিক ভাবে সিভি লিখতে চাইলে এই আর্টিকেল টা পড়া উচিত।
চাকরি জীবনের প্রথম ধাপ হলো সিভি ।সিভি কিভাবে সুন্দর গুছানোভাবে লিখতে হয় এ কনটেনটিতে সুন্দর করে তা তুলে ধরা হয়েছে । অনেক তথ্যবহুল ও উপকারি এই লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
একজন মানুষের শিক্ষাজীবন থেকে শুরু করে চাকুরী জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ ই হলো Curriculum Vitae বা সংক্ষেপে CV যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। সিভিতে উল্লেখিত সকল তথ্য সঠিক নির্ভুল হতে হয়। চাকুরী হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। একটি ভালো সিভি লেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম মেনে চলা উচিত। লেখক এই কনটেন্টটিতে তা খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেএে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চাকরি নিতে সিভিসহ আনুষাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। তাই সিভি হতে হবে ভালো মানের বা প্রফেশনাল। কিভাবে ভালো মানের বা প্রফেশনাল সিভি লিখতে হয় তা এই কনটেন্ট পড়ে বুঝতে পারলাম।ধন্যবাদ লেখককে
সিভি থেকে চাকরি প্রার্থী সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তাই চাকরি পাওয়া না পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিভি এমন হওয়া উচিত যা দেখে প্রার্থীর
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও পেশাগত দক্ষতা সম্পর্কে সামগ্রিক ধারণা পাওয়া যায়।। এখানে একটি সিভিতে কি কি থাকা উচিত সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিয়েছেন লেখক।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।কনটেন্ট লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।কনটেন্ট লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
অত্যন্ত দরকারি এবং প্রাসঙ্গিক একটি বিষয়ের উপর চমৎকার একটি কন্টেন্ট। চাকরির জন্য সঠিকভাবে সিভি লেখার নিয়ম জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার লেখাটি প্রত্যেক চাকরিপ্রার্থীকে উপকৃত করবে এবং তাদের পেশাগত জীবনে সাফল্যের পথে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। এত সুন্দরভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
একজন মানুষের শিক্ষাজীবন থেকে শুরু করে চাকুরী জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ ই হলো Curriculum Vitae বা সংক্ষেপে CV যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত।চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করতে হয়।
আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদ এবং সিভি লেখার নিয়মাবলী আলোচনা করা হয়েছে, যা প্রত্যেকটি ধাপ মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আমি মনে করছি।প্রফেশনাল সিভি কিভাবে তৈরী করা হয় তার বিস্তারিত নিয়মকানুন এই কন্টেন্টটি থেকে জেনে আমরা নিজেদের চাকরি জীবনে প্রয়োগ করতে পারি।সর্বোপরি এই কন্টেন্টি আমাদের প্রফেশনাল লাইফে সঠিক সিভি তৈরিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
চাকরি জীবনে প্রবেশ করার জন্য প্রধান উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি তে একজন মানুষের জীবনবৃত্তান্ত সহ শিক্ষাগত যোগ্যাতা, নিজের সঠিক তথ্য,পারিবারিক তথ্য উল্লেখ করা লাগে। চাকরি পাওয়া বা না পাওয়া, অনেকটা নির্ভর করে সুন্দর প্রফেশনাল সিভির উপর। সিভি কি, কত প্রকার এবং কিভাবে একটি ভালো মানের বা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা যায়, উক্ত কন্টেন্টটিতে লেখক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
সিভি দেখতে ক্ষুদ্র। এর পাঠক হয়তো মাত্র কয়েকজন, কিন্তু চাকরি সন্ধানীদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে বেশির ভাগ চাকরিপ্রার্থী ব্যক্তিগত পরিচয়টাই সিভিতে উপস্থাপন করেন। অনেকেই মনে করেন, ব্যক্তিগত বা পারিবারিক পরিচয় এবং কী কী শিক্ষাগত সনদ অর্জন করেছেন সিভিতে সেগুলো উপস্থাপন করাই যথেষ্ট। নিজের গুণ এবং দক্ষতা তারা উপস্থাপন করেন না বা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারেন না। অথচ আধুনিক নিয়োগকর্তারা প্রার্থীর প্রায়োগিক গুণ ও দক্ষতাকেই বেশি গুরুত্ব দেন। নিয়োগকর্তা জানতে চান প্রার্থীর যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও সাফল্য সম্পর্কে। সুতরাং বর্তমান সময়ের বায়োডাটা বা সিভিতে এর প্রতিটি বিষয়ই উপস্থাপন জরুরি।প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত নিজ নিজ সিভি তৈরি করতে শেখা।সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যেগুলো কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
অনেকই জানেনা চাকরির জন্য CV কিভাবে লিখতে হয়। এই কনটেন্টটি তাদের উপকারে আসবে।
চাকরি মানেই সিভি।সকল ধরনের চাকরির জন্য প্রয়োজন একটি ভাল মানের সিভি।আমরা অনেকেই ভালো মানের বা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে জানিনা।এই কন্টেন্টিতে কিভাবে আমরা প্রফেচনাল সিভি তৈরি করতে পারি তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
কোন পদে নিয়োগের প্রথম ধাপটি হলো সিভি। বিশেষ করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি আকর্ষণীয় সিভি প্রস্তুত করা অতীব জরুরী। এই আর্টিকেলটিতে একটি সিভি তৈরির নানা দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এসবের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী খুব সহজেই ভালো সিভি বানানো শিখতে পারবে।
যেকোনো চাকরি পেতে সিভি (CV) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ডকুমেন্ট। চাকরির জন্য যেমন আপনাকে পড়াশোনার প্রস্তুতি, মানসিক প্রস্তুতি নিতে হয়। তেমনি একটি ভালো মানের সিভি প্রস্তুত করাও চাকরির প্রস্তুতির একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। একজন চাকরিপ্রার্থী ব্যক্তির জীবনবৃত্তান্ত হলো CV/Curriculum Vitae. সিভিতে ব্যক্তির পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতা, কাজের দক্ষতা ও আগ্রহের বিষয়গুলো ফুটিয়ে তোলা হয়। তবে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য CV সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল CV তৈরী করা উচিত। তাই এই CV টি হতে হবে সম্পূর্ণ নির্ভুল এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত। কারন সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার বাতিল হয়। আধুনিক যুগে চাকরি বাজারে একটি CV তৈরীর জন্য কিছু নিয়ম বা ফরমেট ব্যবহার করতে হয়। যেমনঃ- শিরোনামে নিজের নাম উল্লেখ করা। শিরোনামে নিজের নাম উল্লেখ থাকলে সিভির মানটা অনেক গুনে বেড়ে যায়। এরপর পর্যায়ক্রমে মোবাইল নম্বর, হোয়াটস্এ্যাপ নম্বর, ই-মেইল, ফেসবুক প্রোফাইল লিংক, জন্ম তারিখ ইত্যাদি উল্লেখ করা। এছাড়া বর্তমানে আমরা প্রফেশনাল CV তে কিছু গ্রাফিক্স এর ব্যবহার করতে পারি। চাকরির ব্যতীত বৈবাহিক জীবনে পা দেয়ার জন্যেও সিভির গুরুত্ব রয়েছে। তবে এই চাকরির সিভি এবং বিবাহর সিভির মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত। উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন সমূহ আলোচনা করা হয়েছে। যা সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।
চাকরি পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হয় আর আবেদন করার জন্য CV দরকার হয়। CV বা জীবন বৃত্তান্ত ছাড়া চাকরিতে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। আমরা অনেকেই একটি চাকরির আশা করি। কিন্তু চাকরির জন্য আবেদন করেও রিজেক্ট হতে হয়।এর প্রধান কারণ সঠিকভাবে CV লিখতে না পারা অথবা লিখতে পারলেও গতানুগতিক পদ্ধতিতে লেখা। চাকরি পেতে হলে সুন্দরভাবে CV তৈরি করা অতীব প্রয়োজন। এখানে CV তৈরির বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত। শুধুমাত্র চাকরি ক্ষেত্রেই নয় বিবাহের ক্ষেত্রেও সিভির প্রয়োজন। কনটেন্টিতে চাকরির ক্ষেত্রে সিভি ও বৈবাহিক ক্ষেত্রে সিভি লেখার নিয়মটি অত্যন্ত চমৎকার করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম কি সেটা এই কনটেন্টে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি স্মার্ট ও সুন্দর সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । তাই সকল চাকরি প্রার্থী দেরকে সিভি লিখার সঠিক সুন্দর নিয়ম জেনে রাখা আবশ্যক ।
চাকরি পাওয়ার জন্য মানসম্পন্ন CV গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।তাই চাকরিপ্রার্থীদের প্রফেশনাল CV তৈরীর প্রসেস জানা উচিত।এই কন্টেন্ট থেকে CV লিখার বিস্তারিত নিয়ম জানতে পেরেছি।ধন্যবাদ
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত যাতে নিয়োগ কর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতা গুলি বুঝতে পারেন। সিভি তৈরীর সময় বানান ও ব্যাকরণগত ভুল পরিহার করতে হবে এবং প্রাসঙ্গিক ও সত্য তথ্য সংযুক্ত করতে হবে। সিভির তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় সেগুলো নিম্মোক্ত কনটেন্ট টিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হল নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপনের ধরন অনুসারে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান প্রার্থীকে পরবর্তী ধাপের জন্য মনোনীত করেন। তাই চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য সঠিক তথ্য সম্বলিত ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় সিভি তৈরি করা উচিত। কনটেন্টটিতে সিভি তৈরির সঠিক নিয়ম উল্লেখ করা হয়েছে।
উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি।
চাকরির প্রথম শর্ত ই হলো সিভি জমা দেওয়া। একটি সুন্দর নির্ভুল সিভি চাকরী পাওয়ার ক্ষেত্রে এক ধাপ এগিয়ে রাখতে পারে। আর সেই সিভি লেখার নিয়ম নিয়েই এই কন্টেন্টি লেখা হয়েছে যা আমাদের মত চাকরী প্রত্যাশীদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
চাকরির ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বেসরকারি যেকোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে চাইলে প্রথমেই যার প্রয়োজন হয়, তা হলো সিভি। CV তে যেহেতু প্রার্থীর পরিচয়, জীবন বৃত্তান্ত এবং যোগ্যতার উল্লেখ থাকে সেহেতু চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান সহজেই ব্যক্তির সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে। একটি উত্তম এবং পরিপূর্ণ CV এর দ্বারাই চাকরি অনেকাংশে নিশ্চিত হয়ে যায়। ইন্টারভিউ এ একজন ব্যক্তি ডাক পাবে কি পাবে না এর পেছনে CV ভূমিকা রয়েছে। এজন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে CV সাবমিট করতে প্রথমেই প্রফেশনাল CV তৈরি করতে হবে। কিভাবে আপনি একটি উত্তম CV তৈরী করতে পারবেন তা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে শিখতে পারবেন। ইন শা আল্লাহ
CV সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি জানি তবে একটি CV তে কি কি বিষয় সংযুক্ত করলে সেটি আকর্ষণীয় ও প্রফেশনাল মানের হবে তা আমরা অনেকেই জানিনা।লেখককে ধন্যবাদ যুগোপযোগী পরামর্শ দেয়ার জন্য।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এই কনটেন্টে সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানানো হয়েছে।
বর্তমান সময়ে লিখা পড়ার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরি। আর এই চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে CV.
যে কোন চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
চাকরি ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।লেখক এই কন্টেন্টিতে সিভির বিভিন্ন প্রকার, ও নিয়ম কানুন গুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। কন্টেন্টটি পড়ে অনেক অভিজ্ঞতা হলো।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ সিভি নিয়ে এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
সময়োপযোগি একটি কন্টেন।আশা করি সবাই কন্টেন টি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন।ইনশা আল্লাহ
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। চাকরির ক্ষেত্রে সিভির মাধ্যমেই একজন মানুষের পরিচয় ও যোগ্যতা বোঝায়। সিভি সুন্দর ও গোছানো না হলে চাকরি পাওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। এই কনটেন্ট টির মাধ্যমে সিভি বিষয়ে অনেক সুন্দর ধারণা পাওয়া যায়।এটি পরে সবাই অনেক উপকৃত হবে আশা করা যায়।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
এ কনটেন্ট থেকে অনেক কিছু শিখতে পারলাম। আমার মনে হয় আমার মত অনেকেই এই কনটেন্ট থেকে উপকৃত হব।লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন উপকারী কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য ।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
চাকরি মানেই সিভি। সিভি চাকরির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
আমরা যারা জানি না সিভি কিভাবে লিখতে হয়। তাদের জন্য আজকের এই কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এই কনটেন্টটে লেখক অনেক সুন্দরভাবে সিভি লেখার নিয়ম তুলে ধরেছেন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
চাকরিতে আবেদন করার প্রথম ধাপ হল সিভি।
একটা পরিপূর্ণ সিভি নিয়োগকর্তার কাছে আবেদনকারীর পরিচয় বহন করে থাকে।
উপরোক্ত লেখনীটি থেকে সিভি বানানোর নিয়ম আমরা যযথাযথভাবে জানতে পারলাম।
আশা করছি সবাই উপকৃত হবেন।
চাকরির জন্য আবেদন করার প্রথম ধাপ হলো সিভি।বেশিরভাগ মানুষই পড়ালেখা শেষ করে চাকরির জন্য আবেদন করতে যায় কিন্তু একটা সঠিক সিভি কিভাবে বানাতে হবে তা জানে না। কোন কোন পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে একটা সিভি বানাতে হয়,অনেকেরই তা অজানা।সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ না করে ভুল সিভি বানানোর কারণে অনেকেই চাকরি পায় না।কন্টেন্ট রাইটার কে ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ একটা কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবে।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সিভি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেকে সিভি কিভাবে লিখতে হয় তা জানেন না। গতানুগতিক সিভি প্রদানের কারণে অনেকে কাঙ্খিত চাকরি পায় না। তাই সঠিক উপায়ে সিভি প্রদান করা খুবই প্রয়োজন। এই কনটেন্টটি আমাদেরকে সিভি লেখার সঠিক পদ্ধতি জানানোর মাধ্যমে বিশেষভাবে উপকৃত করবে বলে আশা করি।
আমি শুরু থেকে শেষ অব্দি পুরো কন্টেন্টটি পড়লাম। সত্যিই অসাধারণ লেখা।অনেক কিছুই শিখতে পারলাম তবে সবচেয়ে বড় শেখাটা হলো সিভির ফুল মিনিংটা জানতে পারলাম।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। এতো সুন্দর শিক্ষণীয় এবং উপদেশ মূলক একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে চাকরি বা বিয়ের ক্ষেত্রে একটি সিভি খুবই গুরুত্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সঠিক নিয়মে সিভি না লিখলে বা সিভিতে ভুল থাকার কারণে অনেকেই সফলতা পাচ্ছেনা।এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব ও সুন্দর একটি সিভির মাধ্যমে নিজেকে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকেই নানা প্রয়োজনে জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি তৈরি করতে হয়। আর বৃত্তি বা কোনো সভা-সম্মেলন-ফেলোশিপে অংশগ্রহণের জন্যও এখন সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজের পরিচয়, অর্জন, যোগ্যতার কথা সংক্ষেপে কীভাবে তুলে ধরব?
আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। আজ আমরা জানতে চেষ্টা করব প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে CV একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট।চাকরি জীবন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিভি যে কতো প্রয়োজন এই কন্টেন্টি না পড়লে বুজতে পারতাম না।
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ, তিনি বিভিন্ন প্রকার সিভি তৈরির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো ধাপে ধাপে তুলে ধরার জন্য।
আমি মনে করি, যারা চাকরি প্রার্থী তারা এই কন্টেন্টি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন।
আমাদের কম-বেশি সকলেরই সিভি লেখার প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। আর্টিকেলটি আমাদের প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।ধন্যবাদ লেখককে।
একটি স্মার্ট CV চাকরি প্রার্থীর শিক্ষা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত সারসংক্ষেপ প্রদান করে, যা নিয়োগকর্তার কাছে প্রথম ইমপ্রেশন তৈরি করে এবং তাকে চাকরির জন্য উপযুক্ত প্রমাণ করে। এটি পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করে এবং নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।এই আর্টিকেলটিতে CV বিষয়ক সকল বিষয় খুব ডিটেইলিং সহ লিখা হয়েছে । আশা করি সবাই উপকৃত হবেন ইনশা আল্লাহ।
চাকরি জীবনের জন্য CV খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পড়ালেখা শেষ করে চাকরির জন্য আমরা ছুটতে শুরু করি ঠিকই,কিন্তু একটা সুন্দর CV যে চাকরির জন্য কতটা দরকার তা আমরা চিন্তা করি না।কোনোরকম একটা CV বানিয়ে জব সেক্টরে এপ্লাই করি।কিন্তু আমাদের চাকরি ক্ষেত্রে আমাদের প্রথম এবং পজিটিভ ইমপ্রেশন তৈরি করবে একটা সুন্দর আর সুগঠিত এই CV।সেক্ষেত্রে এই Content যিনি লিখেছেন এটা আমার কাছে খুবই যুগোপযোগী মনে হয়েছে।CV সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ লেখককে।
একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ CV ।একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারী হবে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ।আর্টিকেলটি আমাদের প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।ধন্যবাদ লেখককে।
একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ CV ।একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারী হবে।
আমি শুরু থেকে শেষ অব্দি পুরো কন্টেন্টটি পড়লাম। সত্যিই অসাধারণ লেখা।অনেক কিছুই শিখতে পারলাম তবে সবচেয়ে বড় শেখাটা হলো সিভির ফুল মিনিংটা জানতে পারলাম।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। এতো সুন্দর শিক্ষণীয় এবং উপদেশ মূলক একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
আর্টিকেলটি পড়ে সিভি লেখার নিয়ম জেনে আমাকে চাকরি অনুসন্ধানে সাহায্য করে আমার অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, এবং যোগ্যতা সঠিকভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি একটা বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে। একজন লোক কতখানি যোগ্য তা একটি সিভির মাধ্যমে ফুটে উঠে। তাই একটা মানসম্মত সিভি লিখতে জানতে পারা খুবই জরুরী। লেখক খুব সুন্দর তকরে বুঝারোর চেষ্টা করেছেন কিভাবে সিভি উপস্থাপন করতে হয়। ধন্যবাদ লেখককে।
আশা একটি সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্রঋন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। ব্রাঞ্চ কার্যালয়ের মাধ্যমে আশার কার্যক্রম প্ররিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশ ছাড়াও দেশের বাইরে ও আশা ক্ষুদ্রঋন প্রদান করে থাকে। আশা এনজিও র সামাজিক দায়বদ্ধতা, বিভিন্ন প্রকল্প, বিভিন্ন কর্মসুচী বিস্তারিত তুলে ধরেছেন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে।
চাকরির জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি তুলে ধরে। সিভিতে উল্লেখ করতে হয় নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেইল, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য। এছাড়া সিভি তৈরির পরে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি যুক্ত করতে হয়। সিভি যথাযথভাবে প্রস্তুত না করলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
চাকরির জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সর্বপ্রথম ধাপ হলো CV তৈরি করা। চাকরি হওয়া না হওয়া অনেক ক্ষেত্রে CVর উপর নির্ভরশীল। তাই CV সুন্দর ও মার্জিত হওয়া খুবই প্রয়োজন। চাকরির ক্ষেত্রে শুধু নয় বিবাহের ক্ষেত্রেও CVর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে । এই কনটেন্টে চাকরি ও বিবাহের CV সুন্দর ও মার্জিত করে লেখার নিয়ম চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যে কেউ চাইলেই নিজের সিভিকে এই কনটেন্ট থেকে মডিফাই করে নিতে পারেন।
চাকরির জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি তুলে ধরে। সিভিতে উল্লেখ করতে হয় নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেইল, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য। এছাড়া সিভি তৈরির পরে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি যুক্ত করতে হয়। সিভি যথাযথভাবে প্রস্তুত না করলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
আলহামদুলিল্লাহ। সুন্দর একটি কন্টেন্ট সত্যিই প্রশংসাযোগ্য। এই কন্টেন্টটি পড়ে সিভি সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া গেল। এটি সবার উপকারে আসবে বলে আমি মনে করি।
সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। গতানুগতিক এ কন্টেন্টি পড়লে সবার ধারনা নিতে পারবে লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এটা আসলেই CV এর উপরে, এটি দারুন একটি কনটেন্ট। যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে, CV টা আসলে গুরুত্বপূর্ণ। যদি সুন্দরভাবে CV টা তৈরি করা যায়, তাহলে কাজটা পাওয়া অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট লিখার জন্য।
””বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির”””।আর চাকরি মানেই সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে cv যে কত গুরুত্বপূর্ণ এই কনটেন্টি নাপড়লে বুঝতে পারতাম না। তাই আমি কনটেন্টির লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, কারণ তিনি বিভিন্ন প্রকার সিভি এবং তার গুরুত্ব অসম্ভব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। আশা করি আমার মত আপনারাও এ কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
সরকারি বা বেসরকারি সব ধরনের চাকরির জন্য সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভির গুরুত্ব, সিভি লিখার নিয়ম, সিভি কিভাবে জমা দিতে হয় এইগুলো লেখক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। তাই পাঠক বৃন্দ উপরের কন্টেন্ট অনুযায়ী সিভি লিখলে এবং সেই অনুযায়ী পরবর্তী কাজ করলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম
CV নিয়ে চমৎকার কনটেন্ট ছিল এটি। যে কোন ধরনের চাকুরির আবেদনের জন্য cv তৈরী করতে হয়। চাকরি লাভের জন্য কিভাবে একটি নিজের cv বানানো যায় তা সুন্দর স্পট ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তাই আমার মনে হয় এই কনটেন্ট টি সবার পড়া উচিত।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
কোন ধরনের চাকরির জন্য কেমন সিভি দিতে হবে তা সকলেরই জানা উচিত।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।
কোন ধরনের চাকরির জন্য কেমন সিভি দিতে হবে তা সকলেরই জানা উচিত।
চাকরির জন্য সিভি দেওয়ার লক্ষ্যে সবারই টুকটাক সিভি লেখা হয়। কিন্তু এই সিভি সবারই সুন্দর হয় না। নিয়ম না জানার কারণে সিভি এর প্রেজেন্টেশন সুন্দর হয় না। ফলে ইন্টারভিউয়ে রিজেক্ট হতে হয়। নিচের টেকনিকগুলো জানা থাকলে অনেকটাই সুন্দর করে ছবি লেখা যাবে, ইনশাআল্লাহ্।
চাকরি, শিক্ষানবিশি, বৃত্তির আবেদনসহ নানা প্রয়োজনে আমাদের (CV) তৈরি করতে হয়। যেখানে আমরা আমাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতাসহ নানা বিষয় তুলে ধরি। ঝোলায় তখন নানা অভিজ্ঞতা যোগ হয়ে যায়।তাই আমদের সঠিক নিয়মে CV বানানো জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আমার ও কোন অভিগতা ছিল না। কিন্তু এই আর্টিকেলটি পরে জানতে পেরেছি সকল কিছু তাই লেখককে ধন্যবাদ।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। তাই সঠিক নিয়মে সিভি বানানো জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কন্টেন্টটির মাধ্যমে সিভি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট লেখার জন্য।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। CV-এর মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন, কারণ এর ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।
CV-এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত, যাকে আমরা সংক্ষিপ্তভাবে CV বলে থাকি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিভির ব্যবহার হলেও ২টি ক্ষেত্র গুরুত্বপূর্ণ – ক) চাকরির সিভি, খ)বিবাহের সিভি। তবে CV সাধারণত চাকরির ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
পরিশেষে বলা যায়, চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এজন্য CV লেখার সময় বেশকিছু নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত যা এই কন্টেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
সিভি (Curriculum Vitae) হল আপনার পেশাগত জীবন ও দক্ষতার সারসংক্ষেপ, যা আপনাকে চাকরিদাতার কাছে উপস্থাপন করে। একটি ভাল সিভি তৈরি করা চাকরির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উপরের কনটেন্ট টি লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমরা অনেকেই ভালো মানের সিভি তৈরি করতে পারি না। সরকারী বেসরকারী যে কোন চাকুরির ক্ষেত্রে একটি ভালো মানের সিভি তৈরি করতে হয়। সিভিতে নিজেকে নির্ভুল ভাবে উপস্থাপন করার মাধ্যমে অনেক সময় চাকুরি হয়। সিভির ধরন, বানান ভুল, মিথ্যা তথ্য প্রধান এগুলো সঠিক ভাবে না জানার কারণে অনেকের চাকুরি হয় না। তাই সঠিক বা নির্ভুল ভাবে সিভি তৈরি করতে কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। তাই সঠিক বা নির্ভুল ভাবে সিভি তৈরি করতে কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি আপনাকে উপযুক্ত পদে চাকরি পেতে সাহায্য করবে। CV-এর মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। এজন্য CV লেখার সময় বেশকিছু নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত যা এই কন্টেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
একটি সুন্দর, আকর্ষণীয় সিভি ছাড়া বর্তমান যুগে চাকরি পাওয়া অসম্ভব। চাকরি পাওয়ার পূর্বশর্তই হল একটি প্রফেশনাল সিভি। একটি সুন্দর, আকর্ষণীয়, প্রফেশনাল সিভি চাকরি দাতার নিকট চাকরি গ্রহিতাকে তুলে ধরে। বিশেষ করে, বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে একটি সুন্দর, নির্ভুল,সঠিক কাঠামোর সিভির খুব প্রয়োজন। আমরা অনেকেই সিভি লিখতে পারিনা।সঠিক নিয়মে সিভি লিখতে না পারার কারণে অনেকে চাকরির ইন্টারভিউতে অংশগ্রহণ করতে পারে না। তাই আমাদের উচিত, সুন্দরভাবে কিভাবে সিভি লিখতে হয় তা জানা, যা এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। সত্যিই এই আর্টিকেলটি বর্তমান যুগের জন্য খুব প্রয়োজনীয়।
চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য CV একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই আর্টিকেলটি পড়লে একজন শিক্ষার্থী প্রফেশনাল এবং ভালোমানের CV তৈরি করা শিখতে পারবে,এবং CV র বিষয় অনুযায়ী ধরন নির্ধারণ করা সহজ হবে।নির্ভূলভাবে CV তৈরি করতে পারবে।এত গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল শেয়ার করার জন্য,যিনি মেধা, শ্রম ও সময় দিয়ে আর্টিকেলটি লিখেছেন তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।প্রফেশনাল সিভি তৈরীর গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো ব্যক্তিগত প্রোফাইল। যেখানে আপনি অল্প কথায় আকর্ষণীয়ভাবে উল্লেখ করবেন।সিভিতে উল্লেখিত সকল তথ্য সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। তাই সিভি তৈরিতে যত্নবান হওয়া উচিত।
CV সংক্ষিপ্ত রুপ এর পরিপূর্ণ রুপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত ,CV ঐ বিষয়কেই বলা হয় যা একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের সংক্ষিপ্ত রুপ, CV সাধারনত দুটি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, (ক) চাকরির ক্ষেত্রে (খ) বিবাহের ক্ষেত্রে
চাকরির আবেদন এর জন্য সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিয়োগ কারি প্রতিষ্ঠান আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের দক্ষতা, পেশাগত অভিজ্ঞতা, সম্পর্কে একটি পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয় । সঠিক উপায়ে তৈরিকৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগীদের থেকে আলাদা এবং চাকরি দাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।এটি আপনাকে উপযুক্ত চাকরি পেতে সহায়তা করবে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত,স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত যাতে নিয়োগ কর্তা খুব সহজেই আপনার মূল যোগ্যতা বুঝতে পারে। কোনো পুরুস্কার বা সম্মাননা উল্লেখ থাকা উচিত। সঠিক শব্দ চয়ন ও প্রেজেন্টেশনে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যা আপনার পেশাগত মান ও দক্ষতার প্রতিফলন করে । লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
Cv বা curriculum vitae হলো, একটি বিস্তারিত দলিল , যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য তুলে ধরা হয়। সঠিক উপায়ে তৈরি কৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিতাদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায় ভূমিকা পালন করে। একটি মার্জিত,ও সুন্দর সিভি আপনাকে অন্য দশজন থেকে সামনে এগিয়ে রাখবে।
CV বা Curriculum Vitae হলো একটি বিস্তারিত দলিল, যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য ধারণ করে। এই কন্টেন্টে একটি প্রফেশনাল লেভেলের সিভি তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করা হয়েছে, যেটি সাহায্য করবে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।
CV পূণ রূপ হলো curriculum vitae. একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য CV অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য CV জমা দিতে হয়। চাকরি পাওয়া অনেক ক্ষেত্রে একটি ভালো মানের CV এর উপর নির্ভর করে। তাই একটি ভালো মানের CV তৈরি করতে চাইলে নিচের আর্টিকেল টি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া।CV সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পরিপূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। একটি বিস্তারিত দলিল, যা একজন ব্যক্তির শিক্ষা, কাজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য ধারণ করে। CV দুটি কাজে ব্যবহার করা হয় :
ক) চাকরির সিভি
খ) বিবাহের সিভি।
সিভিকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-
ক) Chronological (ক্রনোলজিক্যাল)
খ) Functional (ফাংশনাল)
গ) Combined (কম্বাইন্ড)
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এই কন্টেন্ট টির মাধ্যমে আমরা CV কিভাবে সঠিক ভাবে লিখতে হয় তা জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে।
আসসালামু আলাইকুম। আমাদের দেনন্দিন জীবনে সিভির গুরুত্বপূর্ণ অংশ।বিয়ে থেকে শুরু করে চাকরি বাজারে সিভি দরকার হয়।তাই এই কন্টেন্ট থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারলাম বলে লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপ হলো CV।তাই একটা ভালো চাকরি পেতে হলে সেখানে নিজের জীবন বৃওান্ত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে হবে।কন্টেন্টির মাধ্যমে সঠিকভাবে সিভি লেখার নিয়ম জানতে পেরেছি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, সিভি নিয়ে অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট ছিল এটি।সিভি কি, কত প্রকার ও কি কি এবং কোন কোন ক্ষেত্রে সিভি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তা খুব চমৎকার ভাবে এই কন্টেনটে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বর্তমান যুুগে চাকরির জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক উপায়ে তৈরি কৃত সিভি আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আলাদা এবং চাকরিদাতার মনোযোগ আকর্ষণ করে থাকে।তাই এ কনটেন্টটি পড়লে মানুষ অনেক উপকৃত হবে এবং নিজের জন্য একটি মানসম্মত সিভি তৈরি করতে পারবেন। তাই নিচের লিংকটি পড়ুন-
মা শা আল্লাহ! খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে এই কন্টেন্ট টি। চাকরীর ক্ষেত্রে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি হবে কি হবে না সেটা অনেকাংশে নিরভর করে সিভি এর উপর। তাই এই কন্টেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে অনেকে উপকৃত হবে ইন শা আল্লাহ!
সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপ হল নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গীক কাগজপত্র জমা দেওয়া। এই সিভির মাধ্যমেই চাকরি প্রার্থীর পরিচয় , শিক্ষাগত যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগ কারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়, যার উপর নির্ভর করে অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এই আর্টিকেলটি চাকরির জন্য যে প্রফেশনাল সিভি লেখার প্রয়োজন তার নিয়মাবলী ও সতর্কতা সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে যা সকল চাকরি প্রত্যাশীদের অনেক উপকারে আসবে, এই আর্টিকেলটির জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আসসালামু আলাইকুম অনেক উপকারী একটা কনটেন্ট আশা করি সকলে উপকৃত হবেন ধন্যবাদ জানাই স্যারকে খুব সহজ করে বর্ণনা দিয়েছে।
অনেকেই সিভি সঠিকভাবে লিখতে পারে না। সেজন্য চাকরীর ক্ষেত্রে তারা পিছিয়ে পরে। যাদের সিভি লিখতে সমস্যা তাদের জন্য এই কন্টেন্ট টি প্রয়োজনীয়।
জীবনবিত্তান্ত তুলে ধরার জন্য সিভির গুরুত্ব অপরিসীম।একটি সিভি একজন মানুষের বৈশষ্টি তুলে ধরে। সুন্দর ও আকর্ষনিও সিভি মানুষের যোগ্যতার বাহন বলা চল । কিভাব সাবলিল ও নির্ভুল সিভি তৈরি করা যায় এখানে তাই উল্লেখ করা হয়েছে।
CV একজন চাকুরী প্রার্থীর ব্যাক্তিতের দর্পণ রুপে কাজ করে। যার CV যত আকর্ষনীয় তার চাকুরী পাবার সম্ভাবনাও তত বেশী। যেকোন সরকারী- বেসরকারী চাকরী লাভের আগে প্রথম শর্ত হইল আগে একটি Curriculum Vitae বা জীবন বৃত্তান্ত জমা দেয়া। CV এর মাধ্যমেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই একটি ধারনা লাভ করতে পারেন এবং অনেক সময় একটি সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি লাভ করে থাকেন। এজন্য সিভির মাঝে একটি আকর্ষণী বা প্রফেশনাল লুক থাকা অত্যান্ত প্রযোজনীয়। এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা সিভি লেখার নিয়ম সম্পূর্ন রুপে জানতে পারব এবং কিভাবে একটি সিভিতে প্রফেশনাল লুক দেয়া যায় সেটিও বুঝতে পারব।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি।সিভি বা Curriculum Vitae হচ্ছে একজন ব্যক্তির শিক্ষা ও চাকরি জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সারাংশ।যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই সিভি (CV), Curriculum Vitae বা জীবন বৃত্তান্ত অনেক জরুরি একটা বিষয়।কোনো ব্যক্তির জীবনের শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত দক্ষতা এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজের বিবরণ সংক্ষেপে দেয়া থাকে সিভিতে। তাই এটি সাধারনত ২ পাতার হয়ে থাকে এবং এটি মূলত চাকরির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রেই সিভি’র ব্যবহার বেড়েই চলেছে।চাকরির বাজারে সিভি দিয়ে বোঝায় শর্ট সিভি যা সাধারণত দুই পৃষ্ঠার হয়ে থাকে, যাতে সংক্ষেপে মোটামুটি চাকরি-প্রার্থীর একটি ওভারভিউ দেয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়।বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে এটির গুরুত্ব সবথেকে বেশি। বাংলাদেশে চাকরির যে পরিমান চাহিদা তার তুলনায় চাকরির খাত অনেক কম।/তাই, এসকল পরিস্থিতি বিবেচনা করে আপনার নিজের সিভি সবসময় উচিৎ আপনার নিজেরই বানানো। আপনি যদি সিভি বানানোর খুব অসাধারন এবং কার্যকারী কৌশল সম্পর্কে জানতে হবে।পরিশেষে বলবো একটা সিভি আপনার মেধা, ক্রিয়েটিভিটি, দক্ষতা অপরিচিত কারো কাছে তুলে ধরতে পারে। তাই অন্য কারো সিভি কপি না করে বরং একটু মনোযোগ দিয়ে নিজের সিভি নিজেই তৈরি করে নিই। একটি সুন্দর বাক্য, কিংবা নিজেকে সিভিতে প্রকাশভঙ্গি আপনার সামনের সময়টাকেই পাল্টে দিচ্ছে, অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখছে কয়েক ধাপ।চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির”””।আর চাকরি মানেই সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না।মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর হয়েছে কন্ঠেন।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। CV যে কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কনটেন্টা না পড়লে বুঝতে পারতাম না। উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে।আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর হয়েছে কনটেন্টা ।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। CV যে কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কনটেন্টা না পড়লে বুঝতে পারতাম না। আশা করি সবাই কনটেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন ইনশাল্লাহ।
যে কোন চাকরির ক্ষেএে CV গুরুত্বপূর্ণ। CV লিখার যে এত নিয়মাবলী এবং কয়েক প্রকার হয় এই কেন্টেইন না পড়লে জানতামই না।ধন্যবাদ লেখককে।
উপরোক্ত আর্টিকেলটি পড়ে যে বিষয়গুলো আমরা সহজেই আয়ত্ত করতে পরবো-
চাকরির জন্য CV তৈরির সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা জরুরি,
যে নিয়মগুলো মাথায় রেখে CV তৈরি করলে চাকরির জন্য আকর্ষণীয় CV তৈরি করা যায় এবং নিখুঁতভাবে CV লেখার কৌশল সম্পর্কে জানা যায় ইত্যাদি।এ আর্টিকেলটি পড়ার আগে, CV সম্পর্কে আমার এত ভালো কিছু জানা ছিল না,, আমি আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছি, আশা করি আর্টিকেলটি পরে আপনারাও অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ,,
মাশাআল্লাহ। খুবই চমৎকার একটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম।
সত্যি বলতে এর আগে আমার এত ধরনের CV হয় জানাই ছিল নাহ। বিশেষ করে cv একজন চাকুরী প্রার্থীদের পরিচয়ের দর্পন হিসেবে কাজ করে। আজকাল সর্বত্তই আমাদের পরিচয় দক্ষতা সম্পকে কাউকে বা কোথাও ধারণা দেয়ার জন্য cv প্রয়োজন হয়।
ইনশাআল্লাহ সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই অসাধারণ কন্টেন্টটি।
Cv সাধারণত ৩ প্রকার ১: ক্রনোলজিক্যাল, ২:ফাংশনাল, ৩:কম্বাইন্ড ১/ক্রনোলজিক্যাল সিভি থেকে প্রার্থীর সর্বশেষ পেশাগত অবস্থান খুব সহজেই জানতে পারেন।২/সিভিতে দক্ষতা অনুযায়ী শিরোনাম ব্যবহার করতে হয়। যে বিষয়ে আপনি অধিক দক্ষ এবং সফলতা অর্জন করেছেন তা দক্ষতা অংশের প্রথমে উল্লেখ করতে হয়। এই ফরমেটের ব্যবহার তখনই করতে হয় যখন আপনি পেশা পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন অথবা চাকরিতে অনেকদিন গ্যাপ হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় চাকরিতে যোগদান করতে চাচ্ছেন।৩/উপরোল্লেখিত উভয় সিভির সমন্বয়ে কম্বাইন্ড সিভি তৈরী করা হয়। প্রতিটি মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট এই কন্টেন্ট টিতে cv সম্পর্কে কালার কম্বেনিশন থেকে শুরু করে ফ্রন্টের সঠিক ব্যবহার সকল বিষয় নিয়ে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মাশাল্লাহ্ সবার জন্য একটি উপকারি কন্টেন্ট।
লেখাপড়া শেষ করার পরে সকলেই ভাল একটি চাকরির আশা করে। চাকরী প্রত্যাশী একজন ব্যক্তির জন্য সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়।প্রফেশনাল সিভি তৈরী করতে হলে আমাদের কনটেন্টটি গুরুত্বসহকারে পড়া উচিত।
চাকরির প্রধান উদ্দেশ্য হল সিভি ।সিভির মাধ্যমে সকল যোগ্যতা ,এক্সট্রা অভিজ্ঞতা এবং সকল তথ্য দেওয়া থাকে ।সিভির উপর ভিত্তি করে চাকরি হওয়ার কিংবা না হওয়ার লক্ষ্য থাকে। আমরা ইংরেজির দক্ষ না হওয়ায় বাংলায় সিভি লিখতে হয়।তারপরও বাংলার কতগুলো শ্রুতি মধুর ভাষা ব্যবহার করতে হয়।আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করলে সিভির সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়।সিভিতে সকল সঠিক তথ্য পেশ করতে হয়।এখানে বানান ,সত্য তথ্য এবং অন্যান্য অভিজ্ঞতার সম্পর্কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে হয়।আসলে সিভি সম্পর্কে আগে থেকে জানতাম।কিন্ত এই আর্টিকেল পড়ে আমি আরও অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম।এই আর্টিকেল দেওয়ার জন্য আমাদের লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একটা সিভি যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে তা একজন চাকরিজীবিই ভালো অনুধাবন করতে পারেন।কেননা চাকরি করার জন্য প্রথমেই সিভি লিখার প্রয়োজন পড়ে।আর সেই সিভিই যদি পারফেক্ট না হয় সেটা দুঃখের বিষয়।চাকরি পাওয়া না পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই সিভির ভুমিকা থাকে। কিভাবে একটি নির্ভুল সিভি তৈরি করতে হয় সেটাই এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।
একটি গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট লিখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম স্মৃতি এমন একটা জিনিস যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব অযোগ্যতা ফুটিয়ে তোলে CV হতে হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ছোট এবং আধুনিক হতে হবে
আমরা জানি চাকরির প্রথম ধাপ হলো । যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির নিয়োগ কারীকে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা, জীবন বৃত্তান্ত সহ নিজেকে সিভির মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভির গুরুত্ব অপরিসীম। তাই চাকরি মানে সিভি। অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখককে আমাদের এই কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। এই কনটেন্ট পড়ে আমরা সকলেই উপকৃত হব ইনশাআল্লাহ।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজের ব্যক্তিত্ব-কে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
উপরোক্ত কনটেন্ট-টিতে লেখক অনেক বিশদভাবে প্রফেশনাল সিভি তৈরি বিষয়ে ধারণা দিয়েছেন এবং পাশাপাশি ইন্টারভিউ বোর্ডের প্রস্তুতি সম্পর্কে-ও যথেষ্ট পরিমাণ ধারণা দিয়েছেন।
এটি সকল শিক্ষার্থী এবং চাকুরীজীবি ব্যক্তিবর্গের জন্য খুব-ই উপকারী একটি কনটেন্ট হবে ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান বাজারে চাকরি পাওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্তই হলো একটি ভালো মানের সিভি সাজানো। যার সিভি যত বেশি গোছানো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তার তত বেশি।এই আর্টিকেল টি পড়ে সিভি লেখার গোছানো পদ্ধতি গুলো সহজে আত্মস্থ করা যায়।
একজন চাকরি প্রার্থীর ব্যাক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘঠে একটি সঠিক ও সুন্দর cv এর মাধ্যমে। একটি সঠিক ও সুন্দর ক্যারিয়ার গঠনের জন্য cv খুবই দরকার। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।
একটা সিভি আপনার মেধা, ক্রিয়েটিভিটি, দক্ষতা অপরিচিত কারো কাছে তুলে ধরতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে।আশা করি সবাই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ।
একজন চাকরি প্রত্যাশী প্রার্থীর শিক্ষাগত, পেশাগত , পারিবারিক ও নিজস্ব তথ্য সম্বলিত পূর্ণাঙ্গ লিপিকে সিভি বলে। চাকুরী নেয়ার পূর্বে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি জমা দিতে হয়। বিশেষ করে বেসরকারি চাকরির জন্য সিভি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেননা একটি সিভি দ্বারাই চাকরির প্রত্যাশী প্রার্থীর প্রাথমিক যাচাই-বাছাই নির্ভর করে। সিভি লেখার অনেকগুলো ধাপ ও অনেক নিয়ম রয়েছে। উক্ত কনটেন্টটিতে সিভি লেখার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ এবং একটি পূর্ণাঙ্গ সিভি তৈরীর নিয়মাবলী বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরি পাওয়ার জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিভি দেখে ইন্টারভিউতে না ডাকানোর ৩টি প্রধান কারণ: ১) গতানুগতিক সিভি, ২) বানান ভুল, এবং ৩) মিথ্যা তথ্য। তাই সঠিক নিয়মে সিভি তৈরি করা জরুরি।
কোন প্রতিষ্ঠানে নিজের যোগ্যতার পরিচিতি ঘটানোর প্রথম সোপান হলো একটি গোছানো সিভি। বর্তমানে অনেকেই সঠিক সিভি লেখার কৌশল জানেন না। উপরোক্ত কনটেন্ট টি সঠিক সিভি লেখার ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতা করবে। ধন্যবাদ লেখককে যিনি আমাদের গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
চাকরি নিয়োগের প্রথম ধাপই হল CV বা Curriculum Vitae।সিভি হল প্রার্থীর শিক্ষা,দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাসহ সংক্ষিপ্ত জীবন বিবরণী। একজন নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠান প্রথমত সিভি দেখেই ইন্টারভিউ এর জন্য প্রার্থী নির্বাচন করে থাকে। আর এজন্য সিভি হতে হবে মার্জিত এবং প্রফেশনাল যা দেখে নিয়োগকর্তা সহজেই প্রার্থী নির্বাচন করে নিতে পারবে।প্রফেশনাল সিভি একজন প্রার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিভাবে নিয়ম মেনে একটা ভালো মানের প্রফেশনাল সিভি সহজে তৈরি করা যায় তা এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে যা একজন প্রার্থীর প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে অনেক সাহায্য করবে।
চাকরি নিয়োগের প্রথম ধাপই হল CV বা Curriculum Vitae। নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠান প্রথমত সিভি দেখেই ইন্টারভিউ এর জন্য প্রার্থী নির্বাচন করে থাকে। আর এজন্য সিভি হতে হবে মার্জিত এবং প্রফেশনাল যা দেখে নিয়োগকর্তা সহজেই প্রার্থী নির্বাচন করে নিতে পারবে।প্রফেশনাল সিভি একজন প্রার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিভাবে নিয়ম মেনে একটা ভালো মানের প্রফেশনাল সিভি সহজে তৈরি করা যায় তা এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে যা একজন প্রার্থীর প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে অনেক সাহায্য করবে।
একটি সিভি একজন ব্যক্তির পরিচয় বহন করে। তার ব্যক্তিত্ব, তার দক্ষতা, শিক্ষা ইত্যাদি নানা বিষয় প্রকাশ করে। সুতরাং সিভিটি এমন হওয়া উচিত যা তার সম্পর্কে সংক্ষেপে একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র প্রকাশ করে। শিভির বিভিন্ন ধরন সম্পর্কে এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। যা চাহিদার ভিত্তিতে সিভির ধারণ পরিবর্তনে সহায়তা করবে। লেখকের প্রয়াসটি একটি যুগ উপযোগী উদ্যোগ।
সঠিকভাবে সিভি তৈরি করার উপর চাকরি হওয়া না হওয়া নির্ভর করে। কনটেন্টটি পড়ে আমি সিভি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পেরেছি।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন তথ্য বহুল কনটেন্টের জন্য।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।একজন চাকরি প্রত্যাশী প্রার্থীর শিক্ষাগত, পেশাগত , পারিবারিক ও নিজস্ব তথ্য সম্বলিত পূর্ণাঙ্গ লিপিকে সিভি বলে। চাকুরী নেয়ার পূর্বে নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি জমা দিতে হয়।ধন্যবাদ লেখককে যিনি আমাদের গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
সিভি কত প্রকার ও কি কি, সিভি লিখতে গেলে কোন কোন বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে এবং সেটার ফন্ট স্টাইল থেকে শুরু করে গ্রাফিক্সটা কেমন হবে সেটা সম্পর্কে সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে। শুধু চাকরি ক্ষেত্রে নয়, বিবাহের ক্ষেত্রে পাত্র-পাত্রীর তথ্য জানার জন্য বর্তমানে সিভির বহুল ব্যবহার রয়েছে। নিসন্দেহে এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী।
জীবন বৃত্তান্ত একজন চাকুরী প্রত্যাশির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয়।নিজরে দক্ষতাকে প্রমান করার জন্য কিভাবে একটি সুন্দার ও সাবলিল ভাষায় সিভি তৈরি করা যায় এখানে তা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।ধন্যবাদ লেখককে ।
সিভি হলো এমন একটি ডকুমেন্ট যা আপনার প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।সিভি বা রেজ্যুমে হলো এমন একটি ডকুমেন্ট, যা আপনার পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং দক্ষতার সংক্ষিপ্তসার প্রদান করে। এটি একজন চাকরিপ্রার্থী এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে প্রথম সংযোগ তৈরি করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন। এটি চাকরিপ্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং তাদের সিভি ও ইন্টারভিউ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে দিকনির্দেশনা প্রদান করবে।
চাকরির আবেদনে সিভি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি। এটি যুগপৎ আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতার একটি সংক্ষিপ্তসার তুলে ধরে এবং একই সাথে আপনার পেশাদারিত্বের প্রতিফলন ঘটায়।
অনেকেরই সিভি লেখার ক্ষেত্রে অসুবিধা হয়, কারণ তারা সঠিক নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবগত নন। এই লেখাটি সেই ধরণের পাঠকদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হবে যারা একটি পেশাদার মানের সিভি তৈরি করতে চান। লেখককে এই সুন্দর ও জ্ঞানবৃদ্ধিকর বিষয় উপস্থাপনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সকল ধরনের চাকরির জন্য প্রয়োজন একটি ভাল মানের সিভি।আমরা অনেকেই ভালো মানের বা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে জানিনা।ফলে অনেক অভিজ্ঞতা থাকা সত্যেও অনেক সময়ই অনেকে চাকরি পাই না।এই কন্টেন্টিতে কিভাবে আমরা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারি তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানেরঙ কর্তৃপক্ষের নিকট নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপই হলো একটি সঠিক CV.
CV-এর ফুল ফর্ম হলো Curriculum Vitae। বাংলা ভাষায় সিভি-র পূর্ণরূপ হলো কারিকুলাম ভাইটা। একে বাংলাতে জীবন বৃত্তান্তও বলা হয়। এটি সাধারণত Internship ও Fellowship ইত্যাদির মতো একাডেমিক পদে অথবা কোনো অফিসে বা কোম্পানিতে কাজের আবেদনের জন্য ব্যবহার করা হয়। CV-র মধ্যে আপনার পুরো নাম, ফোন নম্বর, ঠিকানা, ইমেল আইডি, শিক্ষাগত যোগ্যতা, শখ, সাফল্য, দক্ষতা, ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্য, বৈবাহিক অবস্থা ইত্যাদির তথ্য থাকে। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থীকে চাকরি দিয়ে থাকেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম CV লেখার সঠিক নিয়ম সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায় সময়োপযোগী এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
CV-এর ফুল ফর্ম হলো Curriculum Vitae-একে বাংলাতে জীবন বৃত্তান্ত বলা হয়।CV-একাডেমিক পদে অথবা কোনো অফিসে বা কোম্পানিতে কাজের আবেদনের জন্য ব্যবহার করা হয়। CV-র মাধ্যমেই প্রার্থীর পুরো নাম, ফোন নম্বর, ঠিকানা, ইমেল আইডি, শিক্ষাগত যোগ্যতা, শখ, সাফল্য, দক্ষতা, ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্য, বৈবাহিক অবস্থা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়।এছাড়া বর্তমানে আমরা প্রফেশনাল CV তে কিছু গ্রাফিক্স এর ব্যবহার করতে পারি। পরিশেষে আমরা বলতে পারি , একটি চাকরি মানেই CV । চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার বাতিল হয়। কনটেন্টটিতে একটি চাকরির জন্য CV কতটা গুরুত্তপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সে বিষয়ে লেখক সুন্দর ভাবে উপাস্থাপন করেছেন। লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
CV এর পূর্ণ রূপ হলো Curriculum Vitae যার অর্থ জীবন বৃত্তান্ত।চাকরির প্রথম ধাপই হলো একটা প্রফেশনাল সিভি।একটি সিভি ব্যক্তির ব্যক্তিত্বকে প্রকাশ করে।সিভি সম্পর্কে খুঁটিনাটি অবন গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।কিভাবে প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে হবে সেই বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে।আর্টিকেলটি খুবই উপকারী সবার জন্য।ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।CV একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ ।শিক্ষাগত যোগ্যতা সিভির অন্যতম অংশ। যে অংশকে সিভি থেকে কোন অবস্থাতেই বাদ দেওয়া সম্ভব নয়।কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিভিতে যেন কোন ধরণের ভুল না থাকে। যেমন- বানান ভুল, ব্যাকরণ ও ভাষাগত ভুল, মিথ্যা বা ভুল তথ্য ইত্যাদি। সামান্য ভুলের কারণে নিয়োগদাতা কর্তৃপক্ষ আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা করতে পারেন।একটা ভালো মানের সিভি তৈরি করতে অবশ্যই কনটেন্টটি পড়া উচিত ।কনটেন্ট লেখককে অনেক ধন্যবাদ সিভি তৈরির নিয়মগুলো দেয়ার জন্য।
প্রথম দেখাতেই যদি সিভি টা আপনার এমপ্লয়ার (Employer) এর পছন্দ না হয়, আপনার ইন্টারভিউ এর জন্য ডাক পাওয়ার সুযোগ খুবই কম। অনেক এমপ্লয়ার (Employer) এক পলক দেখেই সিভি টা পছন্দ না হলে সেটিকে রিজেক্ট করে দেয়। অতএব বলা যায়, একটি মানসম্মত সিভি আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বাড়িয়ে দেয়।
আমাদের জীবনে CV খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এখন প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে CV এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। চাকরি পারিবারিক কোনো বিষয়ে বিয়ে সব ক্ষেত্রেই আমাদের CV এর দরকার। আর একটি মানসম্মত CV জীবনের গতিপথ সচল রাখতে অনেক সহযোগিতা করে। এই কন্টেন্টি তে সুন্দরভাবে CV লেখার নিয়ম এবং পাশাপাশি CV এর সব বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে।
ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দরভাবে CV এর নিয়ম কানুন উপস্থাপন করার জন্য।
চাকরি ক্ষেত্রে আপনার গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো সিভি। কেননা একজন ব্যক্তিকে তার সিভির মাধ্যমে জানা যায়। যেমন – শিক্ষা, যোগ্যতা, ব্যক্তিগত ইত্যাদি। আপনার সিভি যত ভালো হবে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভবনা বেশি। আপনার সিভি অবশ্যই প্রফেশনাল হতে হবে। উপরের কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনি সহজেই বাসায় বসে সিভি তৈরি করতে পারবেন।
A CV, which stands for curriculum vitae, is a document used when applying for jobs. It allows you to summarise your education, skills and relevant work experience enabling you to open the door to your dream job. If you get it right, you can expect interview calls left and right.
By building the perfect CV, you’re investing in yourself, and you’re increasing your chances of landing your next gig. How can you do so? The article is here to help!
চাকরির প্রথম ধাপ হচ্ছে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজ পত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমে একটা মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও ব্যাক্তিগত তথ্য সম্পর্কে জানা যায়।সিভি যদি সঠিক ভাবে তৈরি করতে না পারে, তাহলে রিজেক্ট হওয়ার সম্বাভবনা বেশি থাকে।সবাই প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারে না।এ কন্টেন্টে সিভি সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পারলাম। লেখক এ কন্টেন্টে সহজ ও সাবলীল ভাষায় সিভি সম্পর্কে সকল তথ্য ফুটিয়ে তুলেছে।এ কন্টেন্ট টি দ্বারা খুব উপকৃত হলাম। আশাকরি অনেকেরই কাজে লাগবে। ধন্যবাদ লেখককে কন্টেন্টে সিভি সম্পর্কে সকল তথ্য এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
সিভি যা একজন মানুষের bio data তুলে ধরে। চাকুরির ক্ষেত্রে একটি প্রফেশনাল সিভি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সিভি বানানোর সঠিক নিয়ম এই পোস্টে তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
চাকরির জন্য একটি ভালো CV (Curriculum Vitae) লেখা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার প্রথম ইমপ্রেশন সৃষ্টি করে।অপ্রয়োজনীয় তথ্য এড়িয়ে যান। পরিষ্কার এবং প্রফেশনাল ফরম্যাটে CV লিখুন।ভুল এড়ানোর জন্য ভালোভাবে যাচাই করুন। শুধুমাত্র সত্য তথ্য দিন, ভুল বা অতিরঞ্জিত তথ্য থেকে বিরত থাকুন।
চাকরির ক্ষেত্রে সিভি একটি আবশ্যিক বিষয়।সিভি যত ভালো মানের হবে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।কিন্তু আমরা অনেকেই ভালো মানের সিভি তৈরি করতে পারিনা।এই কনটেন্টটিতে প্রফেশনাল বা ভালো মানের সিভি তৈরির নিয়ম খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টটিতে সিভির সব বিষয়ই লেখা হয়েছে।একটি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করার জন্য এই কনটেন্টটি সবার পড়া উচিত।
এই কন্টেন্টে অনেক শীক্ষনীয় তথ্য আছে। CV কিভাবে তৈরি করলে সঠিক ও নির্ভুল হবে এ সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়েছে। CV তে সঠিক তথ্য দিয়ে যতটুকু ছোট করে উপস্থাপন করা যায় কারন CV তে অনেক কিছু লিখলে পড়তে অনেক সময় লাগে। CV তে নিজের শখ সম্পর্কেব তুলে না ধরা ভালো। CV তে বিশেষ প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো তুলে ধরা ভালো। এই কন্টেন্টির মাধ্যমে আমরা বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছি অনেক ধন্যবাদ।
চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে অবশ্যই সিভির প্রয়োজন। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন এর মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। প্রফেশনাল বা ভাল মানের সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে তবেই সিভি তৈরী করা উচিত। উক্ত অনুচ্ছেদে সিভি তৈরি করার প্রত্যেকটি ধাপ এবং সিভি লেখার নিয়ম-কানুন বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ।
সরকারি বেসরকারি যে কোন চাকরির জন্য নিজেকে উপস্থাপনের একটি বিশেষ বা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো সিভি। সিভির মাধ্যমে নিজের শিক্ষা গত যোগ্যতা, ব্যক্তিত্ব, বিভিন্ন দক্ষতা তুলে ধরা যায়। একটি প্রফেসনাল সিভি যত সুন্দর হবে চাকরির ক্ষেত্র তত উন্নত হবে। কন্টেনটিতে খুব সুন্দর ভাবে সিভি সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে।
আমরা কম-বেশি সকলেই জানি চাকরি মানেই সিভি। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। অথচ আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না।উক্ত কন্টেনটি পড়লে আমরা খুব সহজেই প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জানতে পারবো।
A CV, which stands for curriculum vitae, is a document used when applying for jobs. It allows you to summarise your education, skills and relevant work experience enabling you to open the door to your dream job. If you get it right, you can expect interview calls left and right.
By building the perfect CV, you’re investing in yourself, and you’re increasing your chances of landing your next gig. How can you do so? The article is here to help!
CV আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ আংশ। চাকরি মানেই CV ৷চাকরির জন্য প্রথমত একটি প্রফেশনাল লুকের CV প্রয়োজন। প্রফেশনাল লুকের CV তৈরি
করার জন্য CV লেখার নিয়ম জানা
জরুরি। এই কনটেন্টটিতে CV লেখার সঠিক নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। তাই লেখকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। আমাদেরকে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরি পাওয়া না পাওয়া সম্পূর্ণ নির্ভর করে একটি মানসম্মত সিভির উপরে। সিভির মাধ্যমেই একজন ব্যক্তি নিজের দক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিচয় ওপর মানুষের মাঝে তুলে ধরে। কিন্তু এমন অনেকেই আছে যারা প্রফেশনাল ওয়েতে সিভি নিজে তৈরি করতে সক্ষম নন। অন্য জনের সাহায্যের প্রয়োজন হয়। আর সেসব মানুষের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে। লেখক আর্টিকেলটিতে কিভাবে প্রফেশনাল ওয়েতে সিভি তৈরি করা সম্ভব তা সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। লেখকের আর্টিকেলটি অনুসরণ করলে অবশ্যই একটি ভালোমানের প্রফেশনাল সিভি নিজে তৈরি করা সম্ভব। আর্টিকেলটির জন্য লেখককে শুকরিয়া।
একজন মানুষের শিক্ষা জীবন থেকে শুরু করে চাকরি জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণই হচ্ছে CV।চাকুরী প্রত্যাশীদের সি,ভির মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগকারির নিকট নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হয়।এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার ক্ষেত্রে প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।এই কনটেন্টের মধ্যে প্রফেশনাল সি,ভি তৈরীর নিয়ম এবং এর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি চাকরি প্রত্যাশীরা এ লেখার দ্বারা উপকৃত হবে এবং সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে ইনশাআল্লাহ্।
সিভি(CV) হচ্ছে একজন ব্যক্তির তথ্যের প্রতিফলন। এর মাধ্যমে একজন চাকরি প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সুন্দরভাবে ফোটিয়ে তুলা যায়। তবে সেটি তৈরি করতে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করতে হবে এবং উপযুক্ত তথ্য সমৃদ্ধ হতে হবে।
একটা স্মার্ট সিভি হতে পারে চাকরি পাওয়ার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। সিভির মাধ্যমেই চাকরি প্রত্যাশীর ব্যক্তিত্ব,যোগ্যতা এবং মননশীলতার পরিচয় পাওয়া যায়।সঠিক নিয়মে সি ভি লেখার গুরুত্ব এবং পদ্ধতি সম্পর্কে ভালো ধারণা দিবে এই কনটেন্ট টি।
একটা স্মার্ট সিভি হতে পারে চাকরি পাওয়ার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। সিভির মাধ্যমেই চাকরি প্রত্যাশীর ব্যক্তিত্ব,যোগ্যতা এবং মননশীলতার পরিচয় পাওয়া যায়।সঠিক নিয়মে সি ভি লেখার গুরুত্ব এবং পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্য কনটেন্ট টি কাজে লাগবে।
এই কন্টেন্টি খুবই উপকারী। এখানে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু লিখা আছে। যাদের সিভি সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই তারাও এই কন্টেন্টি পড়ে সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারবেন।
এই কন্টেন্টটি খুবই উপকারী। এখানে সিভি সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু লিখা আছে। যাদের সিভি সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই তারাও এই কন্টেন্টি পড়ে সঠিকভাবে সিভি তৈরি করতে পারবেন।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া। সিভির মাধ্যমেই প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সহ সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রকাশ করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত। সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানতে চাকরিপ্রত্যাশীদের নিকট এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। কন্টেন্টটিতে সিভি লেখার নিয়ম সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
একজন শিক্ষানবিস থেকে শুরু করে গ্র্যাজুয়েটেড পর্যন্ত সকলের জন্যই সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এমনকি যারা চাকরীরত অবস্থায় আছেন তাদের ক্ষেত্রেও সিভি লেখার প্রয়োজন হতে পারে।
সঠিক ভাবে সিভি লেখার কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত। সিভি লেখার সঠিক নিয়ম জানতে চাকরিপ্রত্যাশীদের নিকট এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। আর্টিকেলটিতে বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম CV লেখার সঠিক নিয়ম সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায় সময়োপযোগী এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম CV লেখার সঠিক নিয়ম সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তাই লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায় সময়োপযোগী এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটা পড়ে অনেক উপকার পেলাম। অনেকদিন ধরেই এমন বিশ্লেষণ করা একটা সিভির কনটেন্ট খুজছিলাম। সিভি লিখার একটা সঠিক ধারণা দরকার ছিল যেটা এই কনটেন্ট টা পড়ে পেয়েছি। মানুষের জীবনে এই সিভির আর্টিকেল এর গুরুত্ব অনেক বলে আমি মনে করি। প্রতিটা শিক্ষার্থীর জীবনে পড়াশোনা শেষ করার পর চাকরি করা প্রয়োজন আর সঠিক একটা চাকরি পাওয়ার জন্য একটা সঠিক নিয়মের সিভি তৈরি করা অনেক জরুরী।
এই আর্টিকেল টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়লে প্রফেশনাল লুকের CV তৈরি করা সহজ হবে। একটি ভালো মানের সিভি অন্য প্রতিযোগী থেকে শিক্ষার্থীকে এগিয়ে রাখে।লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টি শেয়ার করার জন্য।
Cv (Curriculum vitae) এর মানে জীবন বৃত্তান্ত। চাকরি, বিশেষ করে বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সিভি (CV) এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও বর্তমানে বিবাহ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও সিভি ব্যবহৃত হয়। অনেকেই ভালো মানের সিভি তৈরি করতে না পারার কারণে চাকরির ক্ষেত্রে রিজেক্ট হয়, আবার প্রফেশনাল সিভি তৈরি করার কারণে অনেকের চাকরি হয়। তাহলে বুঝাই যাচ্ছে চাকরির ক্ষেত্রে প্রফেশনাল সিভি কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের সকলের ভালো মানের সিভি তৈরি করার নিয়ম জানতে হবে যা এই কনটেন্টটিতে খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই নিয়মগুলো অনুসরণ করলে আমরা যেকোনো ভালো মানের বা প্রফেশনাল সিভি তৈরি করতে পারব, ইনশাআল্লাহ।
মানসম্পন্ন ভালো একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে যোগদান করতে চাইলে প্রফেশনাল একটি সিভি প্রত্যেক মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একটি প্রফেশনাল সহজ, সুন্দর, নির্ভুল সিভি কাঙ্ক্ষিত চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা অনেকখানি বাড়িয়ে দেয়। সিভি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট যেখানে একজন মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজ,ও দক্ষতার মূল বিষয়গুলি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা থাকে। গতানুগতিক ধরনের সিভি,বানান ভুল ও মিথ্যা তথ্য প্রদান এর কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অনেকের সিভি রিজেক্টও হয়। ব্যক্তিগত ও ক্যারিয়ার দুটি ক্ষেত্রেই প্রফেশনালভাবে কিভাবে সিভি লিখতে হয় এই আর্টিকেলটিতে লেখক সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন যা অনুসরণ করলে মানুষ অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
একজন শিক্ষার্থীর জন্য সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ । এই
আর্টিকেলটি পড়ে প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরি করা সহজ হবে। একটি সুন্দর ও পরিপূর্ণ সিভি একজন শিক্ষার্থীকে চাকরির ক্ষেত্রে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। লেখক কে ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শেয়ার করার জন্য।
একজন শিক্ষার্থীর জন্য সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ । এই
আর্টিকেলটি পড়ে প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরি করা সহজ হবে। একটি সুন্দর ও পরিপূর্ণ সিভি একজন শিক্ষার্থীকে চাকরির ক্ষেত্রে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। লেখক কে ধন্যবাদ, এত সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি শেয়ার করার জন্য।
সিভি হল মানুষের জীবন বৃত্তান্ত। CV এর পূর্ণ রূপ হল Curriculum Vitae , সিভি দু প্রকার-
১। বিবাহের সিভি, ২। চাকরির সিভি।
ব্যাক্তির সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রকাশের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে “সিভি” । সিভির মাধ্যমে ফুটে উঠে ব্যাক্তির যোগ্যতা, দক্ষতা ও শিক্ষার মান। তাই জীবনে “সঠিকভাবে সিভি উপস্থাপনার” গুরুত্ব অপরিসীম।
বিবাহের সিভিতে গুরুত্বপূর্ণ –
১। নিজের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য, ২। শিক্ষাগত যোগ্যতা, ৩। পেশা ৪। ওজন উচ্চতা ৪। পরিবারের সদস্য ও তাঁদের বিস্তারিত ৫। স্থায়ী- অস্থায়ী ঠিকানা ইত্যাদি।
পক্ষান্তরে চাকরির সিভিতে গুরুত্বপূর্ণ-
১। স্থায়ী- অস্থায়ী ঠিকানা ২। শিক্ষাগত যোগ্যতা ৩। প্রশিক্ষণ- ট্রেনিং কোর্স ৪। এক্সপেরিয়েন্স ৫। ব্যাক্তিগত তথ্য (সংক্ষেপে) ইত্যাদি।
চাকরির সিভির তুলনায় বিবাহের সিভি কিছুটা বিস্তারিত হয়ে থাকে। বিবাহের সিভিতে ব্যাক্তিগত তথ্যের অগ্রাধিকার বেশি, পক্ষান্তরে চাকরির সিভিতে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কর্ম- অভিজ্ঞতার অগ্রাধিকার বেশি।
এছাড়াও সিভি সাজানো, ফন্ট স্টাইল, সাইজ ও লেখার নির্ভুল বানান-উপস্থাপনা ইত্যাদি আনুসাঙ্গিক বিষয়াদি সিভির গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়িয়ে তোলে ।
কন্টেন্টটি প্রত্যেক ব্যাক্তিকে প্রফেশনালভাবে একদম বেসিক থেকে উভয় সিভি তৈরিতে অনেক সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ্
অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে CV সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে চাকরিজীবিদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় তথ্য এইখানে আছে।
সিভি হল মানুষের জীবন বৃত্তান্ত। চাকরির জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। বিশেষ করে যে কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে বা চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দিতে হয়। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।
উক্ত কন্টেন্টে লেখক খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করেছেন।
চাকরির প্রধান উদ্দেশ্য হল সিভি। চাকরি পাওয়ার জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আমাদের জীবনে CV খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সিভি যা একজন মানুষের bio data তুলে ধরে।তাই একটি ভালো মানের CV তৈরি করতে চাইলে নিচের আর্টিকেল টি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।
যে কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিয়ে চাইলে একটি প্রফেশনাল cv প্রয়োজন এবং খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে একটি প্রফেশনাল cv তার ক্যারিয়ারের অধ্যায় পাল্টে দিতে পারে। তাই cv নিজের ডকোমেন্ট এবং লিখার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।নীরভূল তথ্য সঠিক সত্য তুলে ধরতে হবে এবং সঠিক নিয়মে একটি সুন্দর প্রফেশনাল বাউডাটা বানিয়ে চাকরি জন্য এপ্লাই করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
যে কোনো চাকরির জন্য প্রফেশনাল CV লিখতে হলে আমরা প্রায়ই ছোটখাটো ভুল করে ফেলি। প্রফেশনাল CV লেখার সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয় জানতে হলে এই আর্টিকেলটা অনেক কাজে আসবে। বিশেষ করে যারা চাকরির জগতে নতুন, তারা এই সিরিয়াল মেইনটেইন করে CV লেখার চেষ্টা করতে পারেন।
কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য হোক অথবা ব্যক্তিগত জীবনে হোক একটি প্রফেশনাল CV খুবই প্রয়োজন। আর এই কন্টেন্টে একটি প্রফেশনাল CV কিভাবে লিখতে হয় তা পুংখানুংখ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে যা ফলো করলে চাকরির ক্ষেত্রে এবং ব্যক্তিগত জীবনে অনেক উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
চাকরির জন্য সি,ভি র প্রয়োজনীতা অনেক সুন্দর এবং পরিপূভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। চাকরি প্রত্যাশিত প্রতিটা ব্যক্তি এ লেখা টা পড়ে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই মূল্যবান লেখাটির জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ, এই আর্টিকেলটি পড়ে CV কিভাবে লিখতে হয় তা খুব সহজেই জানতে পেরেছে।একটি CV খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি চাকরি খোঁজার জন্য।যাদের CV লিখতে সমস্যা হচ্ছে তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি পড়ে দেখবেন
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে CV অনেক গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত ধারাগুলোতে সিভির সুন্দর সুন্দর নমুনা তুলে ধরার জন্য লেখকে ধন্যবাদ।
খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এই আর্টকেলটি পড়ে খুব সুন্দরভাবে CV সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। ধারাবাহিকতা বজায় রেখে কিভাবে সিভি তৈরী করলে তা আকর্ষনীয় হবে। নির্ভূলভাবে সকল তথ্য দিতে এই লেখাটি অনেক বেশি সহায়ক।
বর্তমান চাকরির বাজারে চাকরি পাওয়াটা খুবই টাফ। তবে যদি নিজেকে যোগ্য এবং উপযুক্ত প্রার্থী হিসেবে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সামনে তুলে ধরতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি সুনিশ্চিত। এজন্য নিজেকে চাকরির যোগ্য হিসাবে গড়ে তুলতে হবে। আর একটি সঠিক ও সুন্দর সিভির উপরই আপনার চাকরির যোগ্যতা নির্ভর করে । CV এর পূর্ণরূপ হলো Curriculum Vitea যার বাংলা অর্থ জীবন বৃত্তান্ত। CV সাধারণত বেশিরভাগ সময় চাকরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় কিন্তু বর্তমানে CV কে অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে।
📍চাকরির সিভি
📍বিবাহের সিভি
উপরোক্ত ধারাগুলোতে সিভির সুন্দর সুন্দর নমুনা তুলে ধরার জন্য লেখকে ধন্যবাদ।
যেকোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। তাই চাকুরী প্রত্যাশীদের কিভাবে একটি মানসম্মত সিভি তৈরী করা যায় তা এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে জানতে পারবে। আমার মত অনেকেই কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হবেন ইংশা আল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে।
বেসরকারি যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি জন্য সিভি তৈরি করতে হয়।আমরা সিভি সুন্দরভাবে উপস্থাপন না করার কারণে অনেকে চাকরি পাচ্ছে না সিভি রিজেক্ট করছে। আমাদের উচিত একটি সিভি তৈরি করার সময় ধারাবাহিক ভাবে নিজের সঠিক তথ্য দিতে হবে। আমাদের চাকরি পাওয়ার জন্য cv একটি গুরুত্বপূর্ণ। কনটেন্টি পড়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পাইলাম।
বর্তমান সময়ে চাকরির গতানুগতিক সিভি কাজে আসেনা, এর জন্য দরকার হয় এটিএস ফ্রেন্ডলি সিভি,আপনার পোস্ট সিভি তৈরিতে বেশ সহায়ক।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি। সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে। সিভি ই যেনো যে কোন ক্যান্ডিডেট এর মুখদর্পন।
আমাদের অনেকের ধারণা সিভি যত বড় হবে ততই ভালো। সম্প্রতি একটি জরিপ থেকে জানা যায়- নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ একটি সিভি দেখতে ১ মিনিট বা তার কম সময় ব্যয় করেন। এজন্য সিভিতে অল্প কথায় নিজেকে এমনভাবে উপস্থাপন করা উচিত যাতে করে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অল্প সময়ে খুব সহজেই আপনার সম্পর্কে জানতে পারেন।একজন চাকরি প্রার্থীর ব্যাক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘঠে একটি সঠিক ও সুন্দর cv এর মাধ্যমে। একটি সঠিক ও সুন্দর ক্যারিয়ার গঠনের জন্য cv খুবই দরকার। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা সুন্দর বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
কনটেন্টটি খুবই উপকারি। ভালোমানের একটা সিভি একজন চাকরিপ্রার্থীকে চাকরির বাজারে এগিয়ে রাখে৷ লেখক কনটেন্টটিতে কিভাবে সিভি লিখতে হয় তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
বিয়ের সিভি আর চাকরির সিভি দুটো এক নয়।এই কথাটা অনেকে মাথায় রাখে না।চাকরি পাওয়ার জন্য একটি মানসম্পন্ন সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ।এই লেখার মাধ্যমে আমরা মানসম্পন্ন সিভির সকল বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে পারি।
সিভি রাইটিং নিয়ে বেশ দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে এমন যে কারোর জন্যই কন্টেন্টটি বেশ উপকারী হবে বলে মনে করছি। সিভি কী, কেন এবং কীভাবে তার বিস্তারিত ও সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় আর্টিকেলটির থেকে। সিভি কত প্রকার হতে পারে; কোন ধরনের সিভি কোথায় ব্যবহার করা যেতে পারে; প্রধানত কয়টি কাজে সিভি ব্যবহৃত হয়; এসকলের পাশাপাশি সিভি লেখার প্রক্রিয়া, তা আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করবার উপায় এবং অন্যান্য নিয়েও সুন্দর ব্যাখ্যা টানা হয়েছে। সর্বোপরি আর্টিকেলটি বেশ উপকারী এবং যুগোপযোগী।
চাকরিতে যোগদানের প্রথম ধাপই হলো নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বরাবর সিভি সহ আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র জমা দেওয়া।অনেক ক্ষেত্রে সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন। CV লেখার সঠিক নিয়মগুলি অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে, নাম, যোগাযোগের ঠিকানা, ও অন্যান্য তথ্য সঠিকভাবে লিখতে হবে। শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, কাজের অংশ, ও যে কোন সম্পর্কিত উপযুক্ত তথ্য প্রস্তুত করা উচিত। সিভির উপর নির্ভর করেই অনেকে চাকরি পেয়ে থাকেন। এজন্য কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি সাবমিট করার জন্য প্রফেশনাল সিভি তৈরী করা উচিত।
চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি নির্ভুল সিভি চাকরী পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। সিভিতে অনেক বিষয়ে সচেতন থাকতে হয়। সামান্য ভুলের কারণে নিয়োগদাতা কর্তৃপক্ষ আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা করতে পারেন। কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি এর মাধ্যমে চাকরি প্রত্যাশীরা অনেক উপকৃত হবে।
চাকরি মানেই সিভি।সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে cv যে কত গুরুত্বপূর্ণ এই কনটেন্টি নাপড়লে বুঝতে পারতাম না। উক্ত কন্টেন্টে খুব সুন্দরভাবে সিভির প্রকারভেদসহ সিভি লেখার নিয়ম-কানুন আলোচনা করা হয়েছে।আমি মনে করি, যারা চাকরি প্রার্থী তারা এই কন্টেন্টি পরে অনেক উপকৃত হবেন।
একটি ভাল চাকরি পেতে সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র। এখনকার চাকরির বাজারে সঠিক ও নির্ভুল সিভি ছাড়া প্রবেশ করার সুযোগ নেই। সঠিক ভাবে সিভি লিখতে না পারার কারনে অনেকেই উপযুক্ত চাকরি পায় না। তাই আমাদের সকলের উচিত সঠিক গাইডলাইন মেনে সিভি তৈরী করা।
সিভি হলো চাকরির জন্য প্রথম ধাপ।সিভির মাধ্যমেই মূলত একজন ব্যক্তির সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা যায়। আমাদের প্রত্যেকের জীবনের একটা পর্যায়ে সিভি আবশ্যক হয়ে দাঁড়ায়।তাই আমাদের সকলের জানা উচিত কীভাবে প্রফেশনালভাবে সিভি লেখা যায়।ধন্যবাদ লেখককে বর্তমান সময় উপযোগী একটি আর্টিকেল এতো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি । সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে। সিভি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন। আর একটি সঠিক ও সুন্দর সিভির উপরেই আপনার চাকরির যোগ্যতা নির্ভর করে।ব্যক্তিগত ও ক্যারিয়ার দুটি ক্ষেত্রেই প্রফেশনালভাবে কিভাবে সিভি লিখতে হয় এই আর্টিকেলটিতে লেখক সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন যা অনুসরণ করলে মানুষ অনেক উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করতে হবে।উপরোক্ত কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এর থেকে সিভি লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জানতে পারলাম।
যে কোনো মানুষের পেশাগত জীবনে সিভি খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, সিভি হলো এমন একটি ডকুমেন্ট যা আমাদের পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার প্রাথমিক পরিচয় বহন করে। ব্যক্তিগত ক্ষেত্র তথা বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে পেশাগত পর্যায়ে সিভি একটি অপরিহার্য বিষয়। একটি সুন্দর সিভি চাকরি প্রার্থীকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারে। বানান ভুল এবং মিথ্যা তথ্য প্রদান করে গতানুগতিক সিভি তৈরি করা কখনো উচিত নয় এগুলো একজন প্রার্থীর অযোগ্যতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। একটি নির্ভুল ও সঠিক সুন্দর সিভি তৈরির বিস্তারিত এখানে উল্লেখ করা হয়েছে যা সকলের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়।
জীবনে চলার পথে সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যকোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তির সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার একটি সাহজ পদ্ধতি এই সিভি। সিভিটাকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তৈরি করার সঠিক নির্দেশনা নিয়েই এই কন্টেন্টটি লেখা হয়েছে। খুবই উপকারী কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো CV।সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে, যা নিয়োগকারীর কাছে প্রার্থীকে উপস্থাপন করে।তাই সিভিটাকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তৈরি করার সঠিক নির্দেশনা নিয়েই এই কন্টেন্টটি লেখা হয়েছে। খুবই উপকারী কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরির বাজারে একটি প্রফেশনাল
নির্ভুল ও সুন্দর সিভি ভাল চাকরি পাওয়ার নিশ্চয়তা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।কারন,কোন ব্যক্তি যখন চাকরির জন্য আবেদন করে তখন উক্ত ব্যক্তি তার জীবন বৃত্তান্ত তার সিভির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলে।তাই সিভি লিখতে হবে প্রফেশনাল ভাবে যাতে নিয়োগকারির নিকট নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়।যেহেতু সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তাই এটি দক্ষতার সহিত লিখতে হবে কারণ এটি সারা জীবন আপনাকে চাকরির বাজারে উপস্থাপন করবে।এই কন্টেন্ট এ একটি প্রফেশনাল লেভেলের সিভি তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করা হয়েছে, যেটি আপনাকে সাহায্য করবে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি পেতে।
যে কোন চকরির ক্ষেএে একটি সঠিক নির্ভুল সিভি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আর সিভি সম্পর্কে পরিপূণ্ ধারণা উক্ত কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরি পাওয়ার সহজ উপায় হচ্ছে কোনো প্রতিষ্ঠানের নিকট নিজেকে যোগ্যভাবে উপস্থাপন করা। একটি আদর্শ সিভির মাধ্যমে মানুষ তার যোগ্যতাকে তার কাঙ্খিত চাকরির প্রতিষ্ঠানের সামনে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে। তাই প্রত্যেক মানুষের উচিত প্রথমেই নিজের সিভিকে সুন্দরভাবে তৈরি করা।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবিদের প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা অনেকেই ভাল মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না। আজ আমরা জানতে চেষ্টা করব প্রফেশনাল বা ভাল মানের CV লেখার নিয়ম কি এবং পরবর্তীতে নতুন কোন চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে তবেই সিভি তৈরী করব।চাকরি মানেই সিভি। চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়। একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
এই কনটেন্ট টি একটি সুন্দর,তথ্য সমৃদ্ধ ও রুচিশীল সিভি তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরিতে নিজেকে উপস্থাপন করার প্রথম ধাপ ই হলো সিভি।সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে। সিভিকে তাই যে কোন ক্যান্ডিটেট এর মুখদর্পন মনে করা হয়।
এই কনটেন্ট টি একটি সুন্দর,তথ্য সমৃদ্ধ ও রুচিশীল সিভি তৈরি করতে সাহায্য করবে ।
সিভি বা রেজ্যুমে হলো এমন একটি ডকুমেন্ট, যা আপনার পেশাগত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, এবং দক্ষতার সংক্ষিপ্তসার প্রদান করে। এটি একজন চাকরিপ্রার্থী এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে প্রথম সংযোগ তৈরি করে। একটি ভালো সিভি হতে হবে সুসংগঠিত, স্পষ্ট, এবং সংক্ষিপ্ত, যাতে নিয়োগকর্তা সহজেই আপনার মূল যোগ্যতাগুলি বুঝতে পারেন।বানান ভুল এবং মিথ্যা তথ্য প্রদান করে গতানুগতিক সিভি তৈরি করা কখনো উচিত নয় এগুলো একজন প্রার্থীর অযোগ্যতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সিভি তৈরির নিয়মগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সিভি তৈরি করলে চাকরির ক্ষেত্রে নেগেটিভ ইফেক্ট পরে। সিভিকে তাই যে কোন ক্যান্ডিটেট এর মুখদর্পন মনে করা হয়।
এই কনটেন্ট টি একটি সুন্দর,তথ্য সমৃদ্ধ ও রুচিশীল সিভি তৈরি করতে সাহায্য করবে ।
সম্ভাব্য নিয়োগকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য সিভি লেখার প্রয়োজনীয় নিয়মগুলি বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।সুতরাং, একটি পেশাদার এবং প্রভাবশালী নথি তৈরি করতে সিভি লেখার অনির্ধারিত মান সম্পর্কে অবগত থাকতে ভুলবেন না যা ম্যানেজার নিয়োগের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরি মানেই সিভি। চাকরিতে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করা যায় এর ফলে অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
চাকরিতে সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করা যায় এর ফলে অনেক সময় চাকরি হয় আবার রিজেক্টও হয়।এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।একটি গবেষণা থেকে জানা যায়- সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
একটি চাকরির মূল উপাদান হচ্ছে সিভি। সিভি একটি প্রার্থীর পরিচয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত বিবরণ প্রদান করে চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অনেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
সিভির মাধ্যমে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়। সিভি তৈরিতে বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হয় যা কনটেন্টটিতে খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
লেখককে অনেকে ধন্যবাদ সবকিছু এতো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য। মাশাল্লাহ
ভীষণ সুন্দর হয়েছে কনটেন্টটি।
সিভির মাধ্যমে একজন চাকরি প্রার্থী নিজেকে উপস্থাপন করতে পারে। লেখক এ কনটেন্টটিতে সঠিকভাবে সিভি তৈরির নিয়মাবলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। চাকরি প্রার্থীদের জন্য এটি খুবই উপকারী কনটেন্ট।
সিভি আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ যারা আমরা চাকুরী করতে চাই। বিশেষ করে আমরা যারা বেসরকারি বা প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান এ জব করতে চাই তাদের জন্য। একটা সিভি আমাদের পুরো লাইফের চিত্রটাকে আয়নার মত ফুটিয়ে তোলে। উপরের আর্টিকেল টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সিভিতে নিজেকে উপস্থাপন করার ধরণ দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রার্থী সম্পর্কে সহজেই বুঝতে পারেন।তাই চাকরি ক্ষেত্রে সিবি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একটি সুন্দর সিভি তৈরি করতে হয় তা এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর করে উল্লেখ করা আছে। ধন্যবাদ লেখক কে যিনি আর্টিকেলটি লিখেছেন।
আমরা সকলেই জানি যে চাকরির পূর্ব শর্ত হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ সিভি। যেকোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি জন্য অবশ্যই চাকুরী প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে সিভি সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়।আমাদেরকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিভি ড্রপ করতে হয়। আমরা প্রায় অনেকেই উৎকৃষ্ট মানের বা প্রফেশনাল লুকের সিভি তৈরী করতে পারি না I চাকরি হওয়ার পেছনে সিভি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সিভিতে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার মাধ্যমেই অনেক সময় চাকরি হয়। সিভি দেখার পর একজন প্রার্থীকে ৩টি কারণে ইন্টারভিউতে ডাকা হয় না। যথা- ১) গতানুগতিক ধরনের সিভি, ২) বানান ভুল ও ৩) মিথ্যা তথ্য প্রদান। এজন্য CV লেখার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
উপরের আর্টিকেলটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
একটি মানুষের প্রতিচ্ছবি , একজন মানুষ হিসাবে তার যোগ্যতা , সংক্ষেপে তার পারিবারিক, ধর্মীয় ,শারীরিক গঠন ,সবকিছু সম্পর্কে না দেখে এক নজরে বুঝে ফেলা | এর জন্য যে কাগজের অথবা সফট কপি লিপিবদ্ধ করা হয় তাই সিভি | সুতরাং, এর গুরুত্ব অনেক | আয়নায় যেমন আমরা নিজেকে দেখি আর সুস্পষ্ট দেখার জন্য আয়নাটাকে স্বচ্ছ হওয়া দরকার | ঠিক তেমনি ,সুস্পষ্ট ভাবে সংক্ষেপে নিজেকে তুলে ধরার জন্য ঝকঝকে সুন্দর ছবি যুক্ত ,আপডেট মডেল এর সিভি দরকার |সিভি কোথায় কেন দরকার এটা আমরা কমবেশি সবাই জানি |আমাদের প্রত্যেকের উচিত একটি গ্রহণযোগ্য মানসম্মত সিভি তৈরি করে সাথে রাখা |
সিভি চাকরি ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। বাংলাদেশের অনেক ছাত্র-ছাত্রী গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করে ফেললেও সিভি লেখা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকে। তাই যারা নতুন গ্রেজুয়েশন কমপ্লিট করেছেন তারা এই কনটেন্ট টি পড়ে সিভি লেখার নিয়ম গুলো বুঝে নিতে পারেন। কন্টেন্ট রাইটার কে ধন্যবাদ এইরকম একটা কন্টেন্ট লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে পড়ালেখার পাশাপাশি প্রয়োজন একটা চাকরির ।আর সিভি ছাড়া চাকরি কল্পনাই করা যায় না। বৈবাহিক জীবন থেকে শুরু করে শিক্ষাগত জীবনে এবং অন্যান্য সর্ব পর্যায়ে cv অনেক গুরুত্বপূর্ণ । কন্টেন্টটিতে সিভির প্রত্যেকটি অংশ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে সিভির প্রকারভেদ এবং নিয়মাবলী সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি ধাপ যথাযথ ভাবে মেনে সিভি লিখলে একটি পরিপূর্ণ সিভি তৈরি হবে বলে আশা করছি। উপরের কন্টেন্টটিতে সিভি সম্পর্কিত বিষয়বস্তু খুব সুন্দর করে উল্লেখ করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। CV নিয়ে অত্যন্ত চমৎকার একটি কন্টেন্ট ছিল এটি। যে কোন ধরনের চাকুরির আবেদনের জন্য CV তৈরী করতে হয়। চাকুরি লাভের জন্য কিভাবে নিজের একটি সুন্দর CV তৈরী করতে হবে তা অত্যন্ত সুন্দর ও স্পষ্ট ভাবে এই কন্টেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে। এই কন্টেন্টটি পড়লে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং নিজের জন্য একটি সুন্দর CV তৈরী করতে পারবেন বলে আশা করি।