দুর্বলের প্রতি ইসলাম দয়া করে। আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন আর নারীকে দিয়েছেন কম শক্তি। তাই সেভাবেই আল্লাহ তাআলা নারীকে দায়িত্ব দিয়েছেন, যেভাবে তার শরীর বানিয়েছেন। আর পুরুষকে দিয়েছেন তার শরীরের শক্তির পরিমান দায়িত্ব ।
নারীর ওপর ইসলাম জীবিকা আয়ের দায়িত্ব দেননি। বাবার ওপর দেয়া হয়েছে সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব। ভাইয়ের উপর দেওয়া হয়েছে বোন এর লালন পালনের দায়িত্ব। স্বামীর উপর দেওয়া হয়েছে স্ত্রীর লালন পালনের দায়িত্ব ।
রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে; যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।
নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন আপনি একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন আপনি তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করবেন। সৌভাগ্য, একটি পবিত্র বা উত্তম জীবন এবং ইহকাল ও পরকালে একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে। শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ইসলামে মায়ের অধিকার
ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; বরং আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:• “তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত করতে এবং পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে। তাদের একজন অথবা উভয়েই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদেরকে ‘উফ্’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না; তাদের সাথে সম্মানসূচক কথা বল। মমতাবেশে তাদের প্রতি নম্রতার পাখা অবনমিত করবে এবং বলবে, ‘হে আমার প্রতিপালক! তাদের প্রতি দয়া কর, যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন’।” – ( সূরা আল-ইসরা: ২৩ -২৪ )
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: “এক লোক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে জিজ্ঞেস করল: হে আল্লাহর রাসূল! আমার কাছে কে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার বেশি হকদার? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার পিতা।” – ( ইমাম বুখারী ও মুসলিম র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন)
আর এই অধিকারটি বাস্তবায়িত হয় কথা, কাজ ও সম্পদের মাধ্যমে ইহসানকে অন্তর্ভুক্ত করে। আর এই অধিকারের বিনিময়ে তার উপর জরুরী হয়ে পড়ে গুরু দায়িত্ব পালন ও বড় ধরণের আমানতের সংরক্ষণ করা। বরং তা এই জীবনে তার মহান দায়িত্ব ও কর্তব্যসমূহের অন্যতম।
আর এই দায়িত্ব ও কর্তব্যের ভূমিকা হল— আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
• “হে মুমিনগণ! তোমরা নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে আগুন থেকে রক্ষা কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর, যাতে নিয়োজিত আছে নির্মমহৃদয়, কঠোরস্বভাব ফেরেশতাগণ, যারা অমান্য করে না তা, যা আল্লাহ তাদেরকে আদেশ করেন। আর তারা যা করতে আদিষ্ট হয়, তাই করে।” – ( সূরা আত-তাহরীম: ৬ )
মা হিসেবে একজন নারীর যে দায়িত্ব
প্রথমত: তার সন্তানের পিতা নির্বাচন করা নারীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনা হল তার শিশু সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর বাছাইয়ের জটিল ধাপ বা স্তরটি। যে কেউ তাকে বিয়ে করতে ইচ্ছা পোষণ করে বিয়ের প্রস্তাব পেশ করলেই সে তা গ্রহণ করবে না; বরং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গ্রহণযোগ্য স্বামী নির্বাচনের জন্য সুস্পষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন:
“যখন তোমাদের নিকট এমন কোন ব্যক্তি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে, যার চরিত্র ও দীনদারীতে তোমরা সন্তুষ্ট, তবে তোমরা তার বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। যদি তোমরা তা না কর, তবে তা পৃথিবীর মধ্যে বিপর্যয় ডেকে আনবে এবং ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণ হবে।” – (ইমাম তিরমিযী ও ইবনু মাজাহ র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন)।
দ্বিতীয়ত: ভ্রুণ অবস্থায় তার রক্ষণাবেক্ষণ করা
শুক্রাণু তার জরায়ুতে প্রবেশ করার দিন থেকে ভ্রূণকে গুরুত্ব দেওয়া; তাই সে তার স্বাস্থ্য এবং তার জন্য উপকারী জিনিসের যত্ন নেবে; আর তা সম্ভব হবে তার খাওয়া-দাওয়া ও চলাফেরার মাধ্যমে। তাই এটা জানা গুরুত্বপূর্ণ যে গর্ভবতী মহিলা তার দীর্ঘ গর্ভাবস্থায় অনেক অবস্থার সংস্পর্শে আসে; তাই সে এই বিষয়ে মনোযোগ দেবে, যাতে তার অনাগত সন্তান নিরাপদে বেরিয়ে আসে; এবং এটি তাকে সুস্থ, বুদ্ধিমান এবং বুদ্ধিমান করে তুলতে সাহায্য করবে।
তৃতীয়ত: প্রসূত সন্তানের রক্ষণাবেক্ষণ করা
তাকে প্রসব করার সময় তার অধিকারসমূহ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তার পিতার সাথে এই পর্যায়ে নিম্নলিখিতরূপে সহযোগিতা করা-
- তার ডান কানে আযান দেয়া, যাতে সে প্রথমেই তাওহীদ তথা আল্লাহর একত্ববাদের কথা শুনতে পায়।
- সুন্দর নাম দ্বারা তার নাম রাখা। আর খারাপ নাম দ্বারা নাম রাখা থেকে, অথবা খারাপ অর্থ বহন করে এমন নাম দ্বারা নামকরণ করা, অথবা কাফিরদের নামে নাম রাখা, অথবা শরী‘আত কর্তৃক নিষিদ্ধ নামে নামকরণ করা থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা।
- তার জন্মের সপ্তম দিনে তার নাম রাখার সাথে সাথে তার মাথার চুল মুণ্ডন করা।
- তার মাথার চুলের ওজন পরিমাণ রৌপ্য দ্বারা সাদকা করা।
- তার পক্ষ থেকে আকিকা করা; আর তা এইভাবে যে, ছেলের পক্ষ থেকে দু’টি ছাগল দ্বারা, আর মেয়ের পক্ষ থেকে একটি ছাগল দ্বারা।
আরও পড়ুন
যে ৪ আমলে নারীরা সহজেই জান্নাত লাভ করবে
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম জেনে নিন
চতুর্থত : তাওহীদ তথা একত্ববাদের ভিত্তিতে কথা বলার উপর তাকে অভ্যস্ত করানো এবং তার প্রাণে উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন বিষয়াদির বীজ বপন করা;
বিশেষ করে প্রথম পাঁচ বছরের মধ্যেই তা করতে হবে। সুতরাং গবেষকদের কেউ কেউ উল্লেখ করেন যে, শিশু তার
প্রথম বছরগুলোতেই তার পূর্বপুরুষদের অধিকাংশ চিন্তাচেতনার আলোকে শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে; কারণ, ৯০% শিক্ষা-বিষয়ক কার্যক্রম তার প্রথম বছরগুলোতেই সম্পন্ন হয়। সুতরাং গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল এই সময়কালকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো।
ইবনুল জাউযী র. বলেন: ছোট বয়সে যা হয়, তাকেই আমি বেশি মূল্যায়ন করি; কেননা যখন সন্তানকে তার স্বভাবের উপর ছেড়ে দেয়া হয়, তখন সে তার উপরই বেড়ে উঠে; আর স্বভাব একটি কঠিন বিষয় ।
- শিশুকে নিম্নোল্লেখিত যিকিরসমূহ উচ্চারণে অভ্যস্ত করা: لا إله إلا الله, محمد رسول الله (আল্লাহ ছাড়া কোন প্রকৃত ইলাহ নেই, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল ), سبحان الله (আল্লাহ পবিত্র), الحمد لله (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য), الله أكبر (আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ), لا حول و لا قوة إلا بالله ( আল্লাহর সাহায্য ব্যতীত কোন ক্ষমতা নেই এবং কোন শক্তি নেই ), ইত্যাদি।
- শিশুর মনে আল্লাহর ভালবাসার বীজ বপন করা।
- শিশুর মনে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও তার ভয়ের অপরিহার্যতার বীজ বপন করা।
- শিশুর মনে মানুষের উপর আল্লাহর নজরদারী ও খবরদারীর বীজ বপন করা।
- শিশুকে ভাল কথা বলার অভ্যাসে অভ্যস্ত করা, যেমন: أحسنت (তুমি সুন্দর করেছ), شكرا (ধন্যবাদ), جزاك الله خيرا (আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন)।
- গুরুত্বপূর্ণ দো‘আসমূহ, ঘুম, খাওয়ার (পূর্বাপর) এবং বিভিন্ন স্থানে প্রবেশের যিকির তথা দো‘আসমূহ পাঠ অভ্যস্ত করা।
- শিশুদেরকে (আল্লাহর) আশ্রয়ে দেয়া, যেমনটি করেছেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাসান ও হোসাইনের সাথে। যেমন অভিভাবক বলবে:
«أعيذك بكلمات الله التامة من كل شيطان وهامة ومن كل عين لامة»
“আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের অসীলায় প্রত্যেক শয়তান, বিষাক্ত প্রাণী এবং প্রত্যেক কুদৃষ্টিসম্পন্ন চোখ থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে দিচ্ছি।” যাতে শয়তান তাদেরকে শিকার করতে পারে না।
– আরও বিশেষভাবে যা উল্লেখ্য তা হল, তাকে শুরুতে ঘরের মধ্যে আল্লাহ তা‘আলার কিতাব (আল-কুরআনুল কারীম) মুখস্থ করাবে এবং তাকে তা শুনাবে। আর অনুরূপভাবে সুন্নাতে নববী তথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিস থেকে কিছু মুখস্থ করাবে, বিশেষ করে ছোট ছোট হাদিস সমূহ।
– শিশুদের সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ গল্প আলোচনা করা; বিশেষ করে সীরাত নববীতে অর্থাৎ নবীজীর জীবন থেকে সেই পর্যায়ের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা, যা তিনি যে স্তরে বসবাস করছেন তার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কারণ সেসব গল্প তার ওপর দারুণ শিক্ষামূলক প্রভাব ফেলবে এবং তার মনে উন্নত ও বলিষ্ঠ চরিত্রের বীজ বপন করবে; এবং তিনি আশা করবেন যে তিনি সেই লোকদের মতো হতে পারেন যাদের গল্প তিনি শুনেছেন।
– শিশুকাল থেকেই শিশুর মধ্যে উচ্চতর মানের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা বা অভিপ্রায় এমনভাবে জাগ্রত করা যাতে সে মনে মনে পরিকল্পনা করে যে সে অমুকের মতো আলেম (বিদ্বান) হবে বা অমুকের মতো ডাক্তার হবে। ইত্যাদি
– শিশুর আগ্রহ এবং আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করতে এবং তার আল্লাহ প্রদত্ত প্রতিভা বিকাশের উদ্যোগ নেওয়া; সুতরাং যখন দেখা যাবে যে সে পড়তে আগ্রহী, তখন সে তাকে এতে নিয়োগ করবে এবং তার জন্য সংশ্লিষ্ট বইয়ের ব্যবস্থা করবে; এবং যখন তিনি খেলাধুলায় আগ্রহী হবেন, তখন তাকে সেইসব খেলাধুলা প্রদান করা হবে, যা তার শক্তি ও প্রতিভা বিকাশে অবদান রাখবে। একইভাবে, অন্যান্য বিষয়ও থাকতে পারে।
– আর সাত বছর বয়সের সময় শিশুর সাথে আচার-আচরণের ক্ষেত্রে নতুন আরেক ধাপের সূচনা হয়; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার কতগুলো মৌলিক সাইনপোস্ট (Signpost) ঠিক করে দিয়েছেন তাঁর বাণীর মাধ্যমে, তিনি বলেছেন:
«مروا أبناءكم بالصلاة لسبع سنين واضربوهم عليها لعشر سنين وفرقوا بينهم في المضاجع ». (أخرجه الإمام أحمد و أبو داود).
“তোমাদের সন্তানদেরকে তোমরা সালাতের নির্দেশ দাও, যখন তারা সাত বছর বয়সে উপনীত হয় এবং তার কারণে তাদেরকে প্রহার কর, যখন তারা দশ বছর বয়সে উপনীত হয়। আর তাদের শোয়ার স্থান পৃথক করে দাও।” ( ইমাম আহমদ ও আবূ দাউদ র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন) [24]
আর এগুলি হল
– শিশুকে নামাজের আদেশ দিয়ে শুরু করা, যা ইবাদতের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাকে এতে মনোনিবেশ করতে উত্সাহিত করা। আর এই নির্দেশে সাওম (রোজা) এর মতো অন্যান্য সকল ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত হবে। তাকে এই কাজে অভ্যস্ত করে তুলুন। এবং সে উপলব্ধি করবে যে তার সমস্ত কর্মকান্ডই ইবাদত যার মাধ্যমে সে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করবে।
চতুর্থত: তাকে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় তত্ত্ববধান করা
আর এই বয়সে এসে পিতা-মাতার দায়-দায়িত্ব বেড়ে যায়। এখানে কয়েকটি বিষয়ে মায়ের দায়-দায়িত্ব কেন্দ্রীভূত হয়:
- দায়িত্ব পালন ও যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে তার পিতার সাথে সহযোগিতা করা।
- গৃহে তত্ত্বাবধান। এই তত্ত্বাভধানের অন্তর্ভুক্ত: ভাল ও কল্যাণকর কাজে উৎসাহ প্রদান করা এবং এর ব্যতিক্রম করলে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সাবধান করা।
- ছেলে বা মেয়েকে তার মূল্য এবং প্রয়োজন অনুভব করা। ছেলে হলে বুঝবে সে পুরুষের কাতারে পৌঁছে গেছে; তাকে পুরুষত্ব ও তার বৈশিষ্ট্যে প্রশিক্ষণ দেবে। আর এই দায়িত্ব সম্ভব হলে বাবার জন্য তা বহন করা জরুরি। এবং যদি এটি একটি মেয়ে হয়, এটি একটি নতুন অধ্যায় শুরু করবে। যেমন: তার ভবিষ্যত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করা, তার তত্ত্বাবধান করা, তার যত্ন নেওয়া, তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া, তার পড়াশুনা ও অনুশীলনে অংশগ্রহণ করা এবং তার পাঠ ও পোশাকের তত্ত্বাবধান করা।
- তার সাথে মেয়ের কাজে অংশগ্রহণ করা। এটি বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবহার দিয়ে শুরু করতে হবে। এবং তাকে বোঝাতে হবে যে সে তার মা এবং তার বান্ধবী। এইভাবে, পরে মেয়েটি তার কাছ থেকে কিছু গোপন করবে না, যা কখনও কখনও তার ক্ষতির কারণ হতে পারে।
- কন্যাকে গৃহস্থালির কিছু কাজ দেওয়া এবং তাকে সম্পূর্ণরূপে অবহেলা না করা যাতে সে কোনও দায়িত্ব ছাড়াই হাতের কাছে সবকিছু প্রস্তুত প্রস্তুত অবস্থায় পেয়ে যায়।
- পিতাকে সমস্ত কাজ সম্বন্ধে অবহিত করা এবং বিশেষ করে তাকে এই স্তরের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করানো এবং সন্তানের কোন বিষয়, তা পুরুষ হোক বা মহিলা, তার কাছ থেকে গোপন না করা।
পরিশেষে
আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অনেক বড় নিয়ামত। সেই সন্তান লালন পালনের জন্য মায়েদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়।একজন সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার জন্য ইসলামে রয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।
প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন আপনি তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করা যেতে আরে।
ইসলামে মা হিসেবে নারীদের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো সন্তানের সঠিক লালন-পালন, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষাদান, আদর্শ উপস্থাপন, শিক্ষা ও জ্ঞান প্রদান, দৈনন্দিন যত্ন নেয়া, এবং সন্তানদের জন্য দোয়া ও উৎসাহ প্রদান। মায়ের মর্যাদা ইসলামে অত্যন্ত উচ্চ এবং তাদের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানজনক বলে বিবেচিত।একজন মা যদি তার সন্তান কে সু সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে পারে তার জন্য রয়েছে ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে অনাবিল সুখ ও পরম শান্তি।
মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু যেন ভাই,
ইহার চেয়ে নাম যে মধুর ত্রিভুবনে নাই।
একজন মা ই পারেন সর্বগুণে গুনান্নিত হয়ে সমস্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য মাথায় নিয়ে তার সন্তানকে ইসলামী বিধি-বিধান অনুযায়ী সঠিক ভাবে লালনপালন করে গড়ে তুলতে । নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। ইহকাল ও পরকালে একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে। শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই নারীর ওপর’ ইসলাম, জীবিকা আয়ের দায়িত্ব দেননি। বাবার ওপর দেয়া হয়েছে সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব। সেক্ষেত্রে ,নারীর দুর্বলতার কারণে আমাদের বর্তমান সমাজ এখনো পিছিয়ে আছে। রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।
‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’ অর্থাত্ পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে নারীর প্রাধান্য, প্রভাব ও ক্ষমতা বাড়লেও বাংলায় প্রচলিত এই সত্যটি এখনো অনেক গুরুত্ব বহন করে। একজন নারী পরিবারে শুধু একজন পুরুষের স্ত্রী নন বরং সন্তানেরও মা। এই আধুনিক সভ্য জগতেও সন্তানের কাছে তার মা সবচেয়ে প্রিয়, পবিত্র ও নিরাপদ আশ্রয়স্থল।ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; বরং আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের।মা হলেন শিশুর পরিচর্যাকারিনী, লালনপালনকারিনী, তত্ত্বাবধায়ক, শিক্ষিকা, পরিচালিকা ও সম্পাদিকা। তিনি হলেন একাধারে জ্ঞানীদের জননী, কীর্তিমানদের লালনপালনকারিনী ও শিক্ষিকা, শ্রমিক ও কৃষকের প্রশিক্ষক, বীর পুরুষ তৈরির কারিগর এবং মহৎ গুণাবলি রোপণকারিনী। এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর ব্যবস্থাপনা মোটেই সহজ কাজ নয়—যেমনটি অনেক মায়েরা ভাবেন— বরং তিনি হলেন পৃথিবীর বুকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এর কারণ হল, মহৎ ব্যক্তি, আলেম-জ্ঞানী, মুজাহিদ (আল্লাহর পথে জিহাদকারী), দা‘ঈ (আল্লাহর পথে আহ্বানকারী) এবং সৎকর্মশীলদের কারও আবির্ভাব হত না, যদি না তার পিছনে প্রশিক্ষক জ্ঞানী মায়েরা না থাকতেন।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল আর্টিকেল টি লিখার জন্য ।
আমরা অনেকেই জানিনা সন্তানদের সঠিকভাবে লালন-পালন করতে। “তোমাদের সন্তানদেরকে তোমরা সালাতের নির্দেশ দাও, যখন তারা সাত বছর বয়সে উপনীত হয় এবং তার কারণে তাদেরকে প্রহার কর, যখন তারা দশ বছর বয়সে উপনীত হয়। আর তাদের শোয়ার স্থান পৃথক করে দাও।” ( ইমাম আহমদ ও আবূ দাউদ র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন) [24]
কাজের পাশাপাশি ইসলামীক জ্ঞান অর্জন এবং অন্যদের জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করতে পেরে আমি সত্যি অনেক গর্বিত
ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:• “তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত না করতে এবং পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে”। নারীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। এ-র মাপকাঠি হতে পারে তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি।একটি পবিত্র বা উত্তম জীবন,সৌভাগ্য এবং ইহকাল ও পরকালের একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে। একজন মা যদি তার সন্তানকে ধর্মিয় অনুশাসন এবং বিধিবিধান মেনে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে সক্ষম হবে।মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনতামূলক সুন্দর একটি কনটেন্ট লিপিবদ্ধ করার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।
একজন নারী পারেন তার সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে মা হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানে তার সন্তানকে লালন পালন করতে। একজন সন্তানকে সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে প্রথমে একজন মাকে নির্বাচন করতে হয় সন্তানের পিতাকে। সন্তান হচ্ছে আল্লাহ তাআলার একটি বড় নিয়ামত। যাকে ইসলামিক বিধি-বিধান মেনে গড়ে তুলতে হয়। একজন মা যদি ইসলামিক ভাবে তার সন্তানকে গড়ে তুলতে পারে তাহলে তার ইহকাল এবং পরকাল হয়ে ওঠে সুন্দরময জীবন। এবং বাবা মায়ের জন্য কল্যাণকর নিয়ে আসে।
কন্টেন্টিতে নারীদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।নিচের কন্টেন্টি অনেক গুছিয়ে লিখা হয়েছে। যে কেউ এটি পড়ে উপকৃত হবে আসা করি।
দুর্বলের প্রতি ইসলাম দয়া করে। আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন আর নারীকে দিয়েছেন কম শক্তি। তাই সেভাবেই আল্লাহ তাআলা নারীকে দায়িত্ব দিয়েছেন, যেভাবে তার শরীর বানিয়েছেন। আর পুরুষকে দিয়েছেন তার শরীরের শক্তির পরিমান দায়িত্ব ।
নারীর ওপর ইসলাম জীবিকা আয়ের দায়িত্ব দেননি। বাবার ওপর দেয়া হয়েছে সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব। ভাইয়ের উপর দেওয়া হয়েছে বোন এর লালন পালনের দায়িত্ব। স্বামীর উপর দেওয়া হয়েছে স্ত্রীর লালন পালনের দায়িত্ব ।
রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে; যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।
নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন আপনি একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন আপনি তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করবেন। সৌভাগ্য, একটি পবিত্র বা উত্তম জীবন এবং ইহকাল ও পরকালে একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে। শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
লেখাটা পড়ে মনটা ভরে গেল। অনেক চমৎকার গোছানো একটি লেখা। ইসলাম আমাদের নারীদের অনেক মর্যাদা দিয়েছেন। এই কনটেন্টে পড়লে জীবন চলার পথে অনেক কাজে লাগবে।
ইসলাম নারীদেরকে যে পরিমাণ সম্মান দিয়েছে তা অন্যান্য ধর্মে দেয়নি | মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত | একজন মা ই পারে তার সন্তানকে সঠিকভাবে সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে গড়ে তুলতে মাকে দেখেই একজন সন্তান সর্বপ্রথম কথা বলা শেখে | মায়ের ব্যবহারই সে পরিচালিত হয় এবং ব্যবহার করা শিখে| নারীদের নিয়ে এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় আলোচনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ|
একজন নারী ভবিষ্যতে একজন মা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। মা হিসেবে যেমন নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তেমনি তাদের অনেক আধিকারও রয়েছে, যা এই কনটেন্টে সুন্দর করে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
মাতৃত্ব একটি মেয়ের জীবনে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশাল নিআমাত। মাতৃত্বের দ্বারা আল্লাহ একজন নারীকে সম্মানিত করেন ।
উপরোক্ত কন্টেন্টে একজন নারীর মা হিসেবে বেশ কিছু দায়িত্ব এবং কর্তব্যের কথা খুব গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা হয়েছে। যার মধ্যে, সতর্কতার সাথে সন্তানের বাবা নির্বাচন, ভ্রুণ অবস্থায় রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে সন্তানের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় উল্লেখযোগ্য।
সবচেয়ে প্রশংসনীয় অংশটি হলো পুরো কন্টেন্টেই একটি ইসলামিক দৃষ্টিকোণ লক্ষ্য করা যায় । যা পাঠক হিসেবে, জানার আগ্রহ বাড়ায় । কন্টেন্টটি কিছুটা বড় হলেও বেশ তথ্যবহুল। এরকম কন্টেন্ট বর্তমান সমাজের জন্য আরো প্রয়োজন । ধন্যবাদ লেখককে।
একজন নারী পারেন তার সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে মা হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানে তার সন্তানকে লালন পালন করতে। একজন সন্তানকে সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে প্রথমে একজন মাকে নির্বাচন করতে হয় সন্তানের পিতাকে। সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অনেক বড় নিয়ামত। সেই সন্তান লালন পালনের জন্য মায়েদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়।একজন সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার জন্য ইসলামে রয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। আমরা অনেকেই জানিনা সন্তানদের সঠিকভাবে লালন-পালন করতে। “তোমাদের সন্তানদেরকে তোমরা সালাতের নির্দেশ দাও, যখন তারা সাত বছর বয়সে উপনীত হয় এবং তার কারণে তাদেরকে প্রহার কর, যখন তারা দশ বছর বয়সে উপনীত হয়। আর তাদের শোয়ার স্থান পৃথক করে দাও।” ( ইমাম আহমদ ও আবূ দাউদ র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন)।
নারীকে সমাজের অর্ধেক বলা হয়ে থাকে; আর নারী তিনি তো মাতা, স্ত্রী, কন্যা, বোন, নিকটাত্মীয়া …; আর তিনি তো লালনপালনকারিনী, শিক্ষিকা, শিশুদের পরিচর্যাকারিনী। আর তিনি হলেন পুরুষদের জন্মদাত্রী, বীরপুরুষদের লালন-পালনকারিনী, মহিলাদের শিক্ষিকা। আবার তিনি হলেন নেতা, আলেম ও দা‘ঈ তথা আল্লাহর পথে আহ্বানকারীদের গড়ে তোলার অন্যতমা কারিগর।
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ খুবই চমৎকার একটি কন্টেন্ট।
একজন আদর্শ মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কে খুবই সুন্দর ও গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে কনটেন্ট টি তে।একজন নারী হিসেবে সমাজে তার দায়িত্ব কি,তার সন্তানের প্রতি কি কি দায়িত্ব রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানার সুযোগ হলো।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
স্বার্থহীন সম্পর্কের নাম হলো
মা – সন্তানের সম্পর্ক,,সন্তানের শিক্ষার হাতে খড়ি,শিষ্টাচার,আল্লাহ ভীতি,পরোপকারী মনোভাব,ন্যায়নীতি ইত্যাদি শিখানোর দায়িত্ব পালন করে মা তথা একজন নারী..সন্তানের অসুস্থতায় মায়েরা ডাক্তার,সন্তানকে সু – শিক্ষা দিতে মা ই শিক্ষক,অসাধারণ রেসিপি তৈরি করে সেরা রাঁধুনি হওয়ার দায়িত্ব পালন করার গল্প প্রত্যেক নারীর থাকে..তাই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মা তথা সকল নারীকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা..
স্বার্থহীন সম্পর্কের নাম হলো
মা – সন্তানের সম্পর্ক,,সন্তানের শিক্ষার হাতে খড়ি,শিষ্টাচার,আল্লাহ ভীতি,পরোপকারী মনোভাব,ন্যায়নীতি ইত্যাদি শিখানোর দায়িত্ব পালন করে মা তথা একজন নারী..সন্তানের অসুস্থতায় মায়েরা ডাক্তার,সন্তানকে সু – শিক্ষা দিতে মা ই শিক্ষক,অসাধারণ রেসিপি তৈরি করে সেরা রাঁধুনি হওয়ার দায়িত্ব পালন করার গল্প প্রত্যেক নারীর থাকে..তাই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মা তথা সকল নারীকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা..
আমার মা আমার জান্নাত।
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ খুবই চমৎকার একটি কন্টেন্ট।
বেঁচে থাকুক পৃথিবীর সকল মা
মাশাল্লাহ, খুবই চমৎকার একটি কন্টেন্ট।
একজন আদর্শ মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কে খুবই সুন্দর ও গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে কনটেন্ট টি তে।একজন নারী হিসেবে সমাজে তার দায়িত্ব কি,তার সন্তানের প্রতি কি কি দায়িত্ব রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানার সুযোগ হলো।
রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে; যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অনেক বড় নিয়ামত। সেই সন্তান লালন পালনের জন্য মায়েদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়।একজন সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার জন্য ইসলামে রয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।
একটি মেয়ের জীবনে সন্তান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশাল নিয়ামত।আল্লাহ এই সন্তান দারা নারীকে সম্মানিত করেন,একজন নারী পারেন তার সমস্ত দায়িত্ব ও কতব্য গুলি দারা ইসলামী বিধিনিষেধ গুলি তার সন্তানকে লালন পালন করতে,সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে ইসলামি বিধিমালা গুলি পালন করতে হয়,এতে সন্তান ইহকাল ও পরকাল এ সুন্দরময় জীবন গড়ে তুলতে পারে,উপরের কন্টেন্টি একটি মা তার সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার সংক্্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেওয়া আছে এতে মা তার প্রতিটি ধাপ গুলি বুঝতে পারবে,প্রথম ধাপ সন্তানের পিতা নিবাচন করা,এই ক্ষেত্রে ৩ টি জিনিস ধম,চরিত্র ও বুদ্ধি যখন আপনি ৩ টি জিনিস সেই ব্যাক্তির মধ্যে পাবেন আপনি তাকের সামী হিসাবে গ্রহন করবেন,শিশুকে ইসলাম বিধি নিষেধের গড়ে তুলার জন্য মা বাবা কে সমান ভাবেই গুরুত্ব দিতে হয়,এতে সন্তান দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান পাবে।আমিন
” মা” পৃথিবীতে সবচেয়ে ছোট কিন্তু মধুর শব্দ।’ মা’ কে মহান আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বেশি মর্যাদা দান করেছেন।কারণ মা কে তার সন্তানের জন্য অনেক ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করতে হয়।সন্তান সঠিকভাবে লালন-পালন করা মায়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।সন্তানের প্রতি মায়ের কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে যা এই কনটেন্টে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলা হয়েছে। বর্তমান সময়ের মায়েদের জন্য এ কনটেন্ট টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
তোমারা আমাকে একটি শিক্ষিত মা দেও
আমি তোমাকে একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দিব।” নিপোনিয়ান বেনাপোর্ট “এর বিখ্যাত উক্তি।
একজন মায়েয় হচ্ছে একজন সন্তানের শেষ্ঠ শিক্ষাক। সন্তান জন্মের পর থেকে, থাকে কাদা মাটির মত, তাকে যেমন খুশি গড়ে তোলে যায়। মা ইসলামিক মাইন্ড এর হলে সন্তান ছোট্ট থেকে ইসলামিক মাইন্ড এর হয়।
একজন মায়ের সন্তানের উপর অনেক দায়িত্ব থাকে, তাকে দ্বীন শিক্ষা দেওয়া, বড়দের সম্মান করা ছোটদের আদর করা। সর্বপরি যাবতীয় বিষয়ে।
ছোট থেকে ভিত্তিটা শক্ত করে গড়ে তোলা দায়িত্ব হচ্ছে মায়ের।
মায়ের যেমন সন্তানের উপর দায়িত্ব আছে, তেমনি সন্তানের ও দায়িত্ব আছে মায়ের উপর।
এই কন্টেন্টে সন্তানের উপর মায়ের দায়িত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছেন।
প্রতেক মায়ের উচিৎ এই কন্টেন্ট টি পড়া। সবাই উপকৃত হবেন ইংশাআল্লাহ।
” মা” পৃথিবীতে সবচেয়ে ছোট কিন্তু মধুর শব্দ।’ মা’ কে মহান আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বেশি মর্যাদা দান করেছেন।কারণ মা কে তার সন্তানের জন্য অনেক ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করতে হয়।সন্তান সঠিকভাবে লালন-পালন করা মায়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।সন্তানের প্রতি মায়ের কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে যা এই কনটেন্টে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলা হয়েছে। বর্তমান সময়ের মায়েদের জন্য এ কনটেন্ট টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
সন্তান পালনে (মা) নারীর ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। আল্লাহর দেওয়া এক অশেষ নিয়ামত।সন্তানকে ছোট থেকে আল্লাহকে চিনানো সবচেয়ে বড় কাজ।বাচ্চারা অনুকরণ প্রিয় তাই উচিত তাদের সামনে ভালো আচরণ করা।একটা সন্তানের শিক্ষার প্রথম ধাপ হলো মা-বাবা।একজন মায়েয় হচ্ছে একজন সন্তানের শেষ্ঠ শিক্ষাক। সন্তান জন্মের পর থেকে, থাকে কাদা মাটির মত, তাকে যেমন খুশি গড়ে তোলে যায়। মা ইসলামিক মাইন্ড এর হলে সন্তান ছোট্ট থেকে ইসলামিক মাইন্ড এর হয়।
একজন মায়ের সন্তানের উপর অনেক দায়িত্ব থাকে, তাকে দ্বীন শিক্ষা দেওয়া, বড়দের সম্মান করা ছোটদের আদর করা। সর্বপরি যাবতীয় বিষয়ে।
ছোট থেকে ভিত্তিটা শক্ত করে গড়ে তোলা দায়িত্ব হচ্ছে মায়ের।
এই পৃথিবীর দ্বিতীয় মানব হল “মা” হাওয়া আলাইহিস সালাম। যার দরুণ আমরা সবাই আমাদের মা’কে পেয়েছি। আর মায়ের পদতলে রয়েছে সন্তানের বেহেস্ত। এজন্য প্রতিটা সন্তানের দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য হল, কোন অবস্থাতেই তিনি ( মা ) যেন আমাদের প্রতি অসন্তুষ্ট না হন।
আর মায়ের দ্বায়িত্ব হল সন্তান যেন কখনো ভুল পথে পা না বাড়ায় সেদিন খেয়াল রাখা।
মা কথাটি ছোট্ট হলেও অবদান অনেক বড়ো। মায়ের তুলনা শুধু মাই হয়।এই কন্টেন্ট এ নারী এবং মায়েদের দায়িত্ব ও কর্তব্য খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।
খুব সুন্দর একটি লেখা পড়লাম।ইসলামে নারী তথা একজন মায়ের মর্যাদা সবার উপরে।মায়ের মর্যাদা যেমন সবার উপরে ঠিক তেমনি মা হিসেবে সন্তান পৃথিবীতে আসা অব্দি সর্বক্ষণ একজন মায়ের সচেষ্ট থাকা জরুরী।
এরপর তো মায়ের দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়, সন্তান পৃথিবীতে আসার পর সন্তানের সঠিক পরিচর্যা, সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্য সবকিছুর দায়িত্বই মায়ের উপর বার্তায়।।সন্তানকে ইসলামিক দিকনির্দেশনা অনুযায়ী আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, দ্বীনশিক্ষা, ধর্মীয় আচার আচরণের প্রতি সচেষ্ট থাকাতে মায়ের ভুমিকা অতুলনীয়।
এই কনটেন্টটি প্রত্যেক নারীদের জন্য উপকারী।
মহান আল্লাহ তাআলার অশেষ নিয়ামতের মধ্যে অনেক বড় একটি নিয়ামত হলো সন্তান। আর এই সন্তানের জন্য সবথেকে বেশি প্রয়োজনীয় মানুষ টি হলো তার মা।একটি সন্তানের জীবনে একজন মায়ের গুরুত্ব অনেক বেশি। একজন মা ই পারে তার সন্তানকে ইতিবাচক মানুষিকতায় এবং সঠিকভাবে যথাযথ শিক্ষায় গড়ে তুলতে। আর এজন্য তাকে কিছু সঠিক পদক্ষেপ বেঁচে নিতে হয়।যেমন জীবনে একজন সৎ, চরিত্রবান এবং পরিশ্রমী স্বামী নির্বাচন করা। সন্তান কে দ্বীনি শিক্ষা দেওয়া। সন্তান কে সততা শেখানো। সন্তান কে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে তোলা।
মাতৃত্ব একটি মেয়ের জীবনে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশাল নেয়ামত। মাতৃত্বের দ্বারা আল্লাহ একজন নারীকে সম্মানিত করেন ।সন্তানকে ইসলামিক দিকনির্দেশনার আলোকে আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, দ্বীনশিক্ষা দেয়া, ধর্মীয় আচার আচরণের প্রতি সচেষ্ট থাকাতে মায়ের ভুমিকা অতুলনীয়।
গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট, একজন নারীর মা হিসেবে সঠিক ভূমিকা রাখার করণীয় দিক সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
কন্টেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে।
লেখককে ধন্যবাদ
সন্তান পালনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে একজন মা। কেননা শিশু কাল থেকে বাচ্চার কথা বলা থেকে শুরু করে আদব কায়দা ধর্মীয় মূল্যবোধ তার মায়ের কাছ থেকেই শিখে।এজন্য বলা হয় মা হলো একটা শিশুর প্রথম শিক্ষক। একটা শিশু পালনের জন্য একজন মা কে অনেক কষ্ট স্বীকার করতে হয়, দশ মাস দশদিন গর্ভধারন থেকে মায়ের ত্যাগের পরীক্ষা শুরু হয়। এজন্য আল্লাহ তায়ালা মায়ের সম্মান দিয়েছেন উনার পরেই। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত আল্লাহ বলে দিয়েছেন। এজন্য নারী জাতি তথা মায়েদের কষ্ট বুঝা প্রতিটি সন্তানের জন্য ফরজ। একজন সন্তান কে কোরআন সুন্নাহর পন্থা অনুসরণ করে বড় করে তুলতে এ কনটেন্ট টি প্রতিটি বোন বা মায়ের একবার হলেও পড়া উচিত। এজন্য দ্বীনদার গায়রত ওয়ালা পাত্র বাছাই করা অতীব জরুরী যেন পরবর্তীতে সন্তানকে দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করতে এবং নিজে দ্বীনের পথে অটল থাকতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
আপনার লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ইসলাম ধর্মে নারীদের প্রতি সহানুভূতি এবং তাদের দায়িত্বের বর্ণনা অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। সত্যিই, নারীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং সন্তান লালন-পালনের ক্ষেত্রে ইসলামী নির্দেশনাগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তায়ালা যেন প্রতিটি মুসলিম নারীকে সৎভাবে সন্তান লালন-পালনের তৌফিক দেন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে তাদের শান্তি ও সম্মান দান করেন। আমীন।
মাতৃত্ব একটি মেয়ের জীবনে উত্তম নিয়ামত। মা হিসেবে নারীদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে যা এই কন্টেন্টিতে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যে কেউ এটি পড়ে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
কথায় আছে ” তুমি আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও,আমি তোমাকে একজন শিক্ষিত জাতি দেবো।”
মহান আল্লাহ তায়ালা পুরুষ দেরকে শক্ত করে তৈরি করেছেন এবং রিজিক অন্বেষণের দায়িত্ব দিয়েছেন। আর মহিলাদেরকে দিয়েছেন ঘর সামলানোর দায়িত্ব। যা পুরুষ দের দায়িত্বের তুলনায় কোনো অংশেই কম নয়,গুরুদায়িত্বও বটে। আল্লাহ তায়ালার এক অশেষ নিয়ামত সন্তান। একজন মা-ই পারেন সন্তানকে আদর্শ হিসেবে এবং মহান আল্লাহর অনুগত বান্দা হিসেবে গড়ে তুলতে। একজন মা-ই তার সন্তানকে সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে সন্তানের ইহকাল ও পরকালের জীবনকে আলোকিত করতে পারেন।
ইসলামে নারীদের কে উচ্চ মর্যাদায় আসীন করা হয়েছে। মহান আল্লাহর হকের পরেই মায়ের হক। ইসলামে
একজন আদর্শ মায়ের পুরষ্কার ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি লাভ।
উক্ত লিখায় তাই সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এবং সন্তানের পিতা নির্বাচন সহ সন্তান লালন পালন সম্পর্কে দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
সন্তানের জীবনে মায়ের ভূমিকা অত্যন্তগুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের সুন্দর ও আদর্শ জীবন গঠনে একজনআদর্শ মায়ের বিকল্প বা তুলনা নেই। যে মা তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সর্ম্পকে অবগত, সে নিজের পূর্বাধিকার ভিত্তিতে নিজের সন্তানকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া ও পথ দেখানোর ক্ষেএে পরিপূর্ণ অধিকার রাখে। মা যদি ধর্মানুরাগী ও দায়িত্বশীল হন তবেই সন্তানকে আদর্শ মানুষ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন।অতএব একজন সফল ও স্বার্থক মা সে ই হবে।
একটি পরিবারের নারী ছাড়া কখনো পূর্ণতা পেতে পারে না। একজন নারী পারে তার স্বামী, সন্তান, সংসার সবকিছু নিবিড় ভাবে পরিচালনা করতে। একজন নারী পারে তার স্বামীর নেয়ামত হতে। একজন মা পারে তার সন্তানের জন্য পদপ্রদর্শক হতে। একজন নারী পারে একসাথে স্ত্রীর ভূমিকা ও মায়ের ভূমিকা পালন করতে। একজন নারীর মনে থাকে স্বামী, সন্তান ও সংসার পরিচালনার বিশাল শক্তি যা আর কারো থাকেনা। আর ইসলামের রয়েছে নারীর পূর্ণ মর্যাদা যা অন্য কোন ধর্মে নেই। ধন্যবাদ লেখককে যিনি এই আর্টিকেলটি লিখেছেন। নারীর অধিকার ও ভূমিকা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
ইসলামে মায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত।একজন সন্তানকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে মায়ের অনবদ্য ভূমিকা রয়েছে। একজন মা’ই পারে তার সন্তানের সুন্দর ও আদর্শময় জীবন গড়তে। তবে ভবিষ্যৎ সন্তানের পিতা নির্বাচনেও মেয়েদেরকে হতে হবে সচেতন এবং ইসলামধর্মী।তাতে সমাজে সুখী ধর্মীয় পরিবারের প্রভাব বিস্তার করবে, যা সন্তানদের মন-মানসিকতার উপর ভালো প্রভাব ফেলবে। আলহামদুলিল্লাহ, লেখকের এই কন্টেন্টটিতে মা হিসেবে সন্তানের প্রতি যে দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তা খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। কন্টেন্টটি নারী ও মায়েদের জন্য আশীর্বাদস্বরুপ হবে, ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার তাওফিক দান করুন।আমিন।
মাতৃত্ব একটি মেয়ের জীবনে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশাল নিয়ামত। মাতৃত্বের দ্বারা আল্লাহ একজন নারীকে সম্মানিত করেন ।উপরোক্ত কন্টেন্টে একজন নারীর মা হিসেবে বেশ কিছু দায়িত্ব এবং কর্তব্যের কথা খুব গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা হয়েছে। যার মধ্যে, সতর্কতার সাথে সন্তানের বাবা নির্বাচন, ভ্রুণ অবস্থায় রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে সন্তানের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় উল্লেখযোগ্য।একজন নারী ভবিষ্যতে একজন মা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; বরং আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের।তেমনি মায়েরও রয়েছে সন্তানদের উপর দায়িত্ব ,তাকে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা ।আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই নারীর ওপর’ ইসলাম, জীবিকা আয়ের দায়িত্ব দেননি বরং দেয়া হয়েছে সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব। তাই মায়ের মর্যাদা ইসলামে অনেক ,এবং বলা হয়েছে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহশত।
সন্তান পালনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে একজন মা। একজন মায়ের সন্তানের উপর অনেক দায়িত্ব থাকে, তাকে দ্বীন শিক্ষা দেওয়া, বড়দের সম্মান করা ছোটদের আদর করা। ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের। তাই মায়ের মর্যাদা ইসলামে অনেক এবং বলা হয়েছে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহশত।মায়েদের জন্য এ কনটেন্ট টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য কি এবং কতটুকু আমরা সকলেই কম বেশি জানি কিন্তু আমরা মানিনা। ইসলাম একটি পুর্নাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যেখানে জীবনের সকল সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা সমাধানটা ইসলামে খুঁজি না, ইসলাম যেভাবে বলে সেটার উল্টো টা আমরা করতে রাজি, যেখানে ইসলাম বলেছে তোমরা নারীরা পুরুষের অনুপস্থিতিতে তোমাদের ধন সম্পদের দেখা শুনা করো তখনি আমরা নারীরা জব এর জন্য ঘরের বাহিরে চোটাছোটি করি, যখন ইসলাম বলে নারীরা তোমরা পায়ের তালু পর্যন্ত ঢেকে রাখো কারন এটা তোমাদের জন্য ফরজ করা হয়েছে তখনি আমরা নারীরা হাটুর উপরে পরি এবং যেখানে পুরুষদের বলা হয়েছে হাটুর উপর পরতে তখন তারা হাটুর নিচে পরে (অর্থাৎ বিপরীত কাজটাই করে), যেখানে নারীদের বলা হয়েছে তোমরা তোমাদের শরীরকে পুর্নাঙ্গভাবে ঢেকে রাখো তখনি আমরা নারীরা শার্ট-প্যান্ট পরে পুরুষের মত ঘুরে বেড়াই। এভাবেই যখন আমরা ইসলাম থেকে সমধান না খুঁজে বাহিরের দুনিয়ার পিছনে পড়ে থাকি তখনি আমাদের মধ্যে অশান্তি ছড়িয়ে পড়ছে (সমাজে এবং ঘরের ভিতরে)। তাই আমাদের প্রত্যেক মায়েদের উচিৎ শিক্ষা গ্রহণ করা এবং সেই অনুযায়ী সন্তানদের ছোট থেকে শিক্ষা দেওয়া।
মা হিসেবে সন্তানের দায়িত্ব পালন করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ প্রতিটি সন্তান সর্বপ্রথম তার মায়ের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়ে থাকে। তাই সব মায়েদের উচিৎ সন্তানকে সুশিক্ষায় গড়ে তোলা। এই কনটেন্ট টি প্রতিটি মায়ের পড়া উচিত বলে মনে করছি। তাহলে অনেক কিছুই সহজ হতে পারে। ধন্যবাদ!
মা, একজন মা’র দায়িত্ব সন্তানকে আদর্শ সন্তান হিসেবে গড়ে তুলা, তার এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন আপনি একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন আপনি তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করবেন।
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার দেওয়া অনেক বড় নিয়ামত।তবে সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। তাহলেই সন্তান নিয়ামতে পরিণত হবে। সন্তান লালনপালনে ইসলামে আনেক শিষ্টাচারের প্রতি লক্ষ রাখার কথা বলা হয়েছে । একজন নারীর মা হিসেবে সঠিক ভূমিকা রাখার করণীয় দিক সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছেএ কনটেন্ট টিতে ।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল টি লিখার জন্য ।
একজন নারীর জন্য মা হতে পারা আল্লাহ্ দেওয়া নেয়ামত।প্রতিটি মা তার সন্তানকে নিজের চেয়ে বেশি ভালবাসে,একজন মা নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টায় সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য লড়াই করে,তেমনি ইসলাম ও নারীদের অনেক বেশি মর্যাদা দিয়েছে এবং সম্মানিত ও করেছেন,,প্রতিটি সন্তানের বেহেশত মায়ের পায়ের নিচে।
ইসলামে মা এর মর্যাদা সবার উপরে । এজন আদর্শ মা ই পারে সন্তানকে সু -শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়েতুলতে। এই কন্টেন্টের মূল বিষয়ই হচ্ছে এজন আদর্শ মা এর দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে। যা লেকখক খুব সুন্দর ভাবেই উপস্তথাপন করতে সক্ষম হয়েছেন।
সন্তান পিতা-মাতার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক বড় একটি নিয়ামত। একজন নারী যখন মা হয় তখন মা হিসেবে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য চলে আসে। সন্তানকে ইহকাল ও পরকালীন জীবনে সফল করতে মায়ের ভূমিকা অপরিসীম। একজন মা পারে সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট। কনটেন্টি পরে খুব উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখক কে।
মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সুন্দর একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন:• “তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত না করতে এবং পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে”।
দুর্বলের প্রতি ইসলাম দয়া করে। আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন আর নারীকে দিয়েছেন কম শক্তি। তাই সেভাবেই আল্লাহ তাআলা নারীকে দায়িত্ব দিয়েছেন, যেভাবে তার শরীর বানিয়েছেন। আর পুরুষকে দিয়েছেন তার শরীরের শক্তির পরিমান দায়িত্ব ।
নারীর ওপর ইসলাম জীবিকা আয়ের দায়িত্ব দেননি। বাবার ওপর দেয়া হয়েছে সন্তান লালন-পালনের দায়িত্ব। ভাইয়ের উপর দেওয়া হয়েছে বোন এর লালন পালনের দায়িত্ব। স্বামীর উপর দেওয়া হয়েছে স্ত্রীর লালন পালনের দায়িত্ব ।
একজন মা ই পারেন সর্বগুণে গুনান্নিত হয়ে সমস্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য মাথায় নিয়ে তার সন্তানকে ইসলামী বিধি-বিধান অনুযায়ী সঠিক ভাবে লালনপালন করে গড়ে তুলতে । নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। ইহকাল ও পরকালে একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে। শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন।
আমীন
মাশাল্লাহ, আল্লাহ তা’আলা ইসলামে নারীদের অনেক মর্যাদা দিয়েছেন। একজন মা হিসেবে সন্তান লালন পালনে যে কতটুকু গুরুত্ব রয়েছে তা এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখক কে এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।
“মা” কথাটি অনেক ছোট কিন্তু এর গভীরতা অনেক বড়। একজন মা -ই পারে তারা সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে, তার দায়িত্ব-কর্তব্যগুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানের তার সন্তানকে লালন পালন করত। কনটেনটিতে নারীদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে । যে কেউ এটা পড়ে অনেক উপকৃত হবে। আর তাই নারীদের নিয়ে এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
“মা” “মা ” “মা” কত মধুর একটি শব্দ ৷ । একজন মা -ই পারে তারা সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে, তার দায়িত্ব-কর্তব্যগুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানের তার সন্তানকে লালন পালন করত। কনটেনটিতে নারীদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে । যে কেউ এটা পড়ে অনেক উপকৃত হবে। আর তাই নারীদের নিয়ে এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মা হিসাবে একজন নারীর দ্বায়িত্ব কর্তব্য সম্পর্কে খুব সুন্দর ও উপকারী একটি কনটেন্ট।
মাতৃত্ব আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বড় নেয়ামত। মাতৃত্বের দ্বারা আল্লাহ একজন নারীকে সম্মানিত করেন। সন্তান আমাদের কাছে আল্লাহর আমানত স্বরুপ। তাই সন্তানকে ইসলামিক দিকনির্দেশনার আলোকে আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, দ্বীনশিক্ষা দেয়া, ধর্মীয় আচার আচরণের প্রতি উৎসাহিত করা আমাদের একটি বড় দায়িত্ব। আর এই দায়িত্ব পালনে মায়ের ভূমিকা অতুলনীয়। একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। এই কন্টেন্টটিতে একজন নারীর মা হিসেবে সঠিক ভূমিকা রাখার করণীয় দিকগুলো লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেছেন। আশা করি সকলের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম নারীদেরকে অনেক উচ্চ মর্যাদা দিয়েছে | মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত |একজন নারী ভবিষ্যতে একজন মা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। মা হিসেবে যেমন নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তেমনি তাদের অনেক আধিকারও রয়েছে, যা এই কনটেন্টে সুন্দর করে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। একজন মা ই পারে তার সন্তানকে সঠিকভাবে সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে গড়ে তুলতে মাকে দেখেই একজন সন্তান সর্বপ্রথম কথা বলা শেখে | মায়ের ব্যবহারই সে পরিচালিত হয় এবং ব্যবহার করা শিখে| নারীদের নিয়ে এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় আলোচনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ
ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার। নরীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল বর নির্বাচন। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি। যখন এই তিনটি জিনিস ব্যক্তির মধ্যে দেখতে পাবেন তখন তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করবেন। দ্বিতীয় ধাপ শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
সন্তান হচ্ছে আল্লাহ তাআলার একটি বড় নিয়ামত। যাকে ইসলামিক বিধি-বিধান মেনে গড়ে তুলতে হয়। একজন মা যদি ইসলামিক ভাবে তার সন্তানকে গড়ে তুলতে পারে তাহলে তার ইহকাল এবং পরকাল হয়ে ওঠে সুন্দরময জীবন। নিচের কন্টেন্টি অনেক গুছিয়ে লিখা হয়েছে। যে কেউ এটি পড়ে উপকৃত হবে আশা করি।
ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের।একজন নারী পারেন তার সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে মা হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানে তার সন্তানকে লালন পালন করতে। মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনতামূলক সুন্দর একটি কনটেন্ট লিপিবদ্ধ করার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অনেক বড় নিয়ামত। সেই সন্তান লালন পালনের জন্য মায়েদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়।একজন মা যদি ইসলামিক ভাবে তার সন্তানকে গড়ে তুলতে পারে তাহলে তার ইহকাল এবং পরকাল হয়ে ওঠে সুন্দরময জীবন।নারীদের নিয়ে এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় আলোচনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অনেক বড় নিয়ামত। সেই সন্তান লালন পালনের জন্য মায়েদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়। নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। ইহকাল ও পরকালে একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে। শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখাটা পড়ে মনটা ভরে গেল। অনেক চমৎকার গোছানো একটি লেখা। ইসলাম আমাদের নারীদের অনেক মর্যাদা দিয়েছেন। এই কনটেন্টে পড়লে জীবন চলার পথে অনেক কাজে লাগবে।
Reply
মা ও সন্তান পরস্পর আল্লাহর তরফ থেকে পাওয়া নেয়ামতগুলোর মধ্যে অন্নতম। সন্তানের পিতা নির্বাচন করা থেকে শুরু করে ভ্রুন অবস্থায়ে যত্ন নেয়া, প্রসূত সন্তানের দেখাশোনা করা এবং ধারাবাহিকভাবে সন্তানকে পরিপূর্ণ ইসলামি শিক্ষা দিয়ে বড় করে তোলার এ গুরু দায়িত্ব , আল্লাহ্ মায়ের উপর অধিক দিয়েছেন , অপরদিকে সন্তানের উপর মায়ের অধিকারকে আল্লাহতালার অধিকারের পরই স্থান দেয়া হয়েছে। সন্তানকে তা যথাযথ নিষ্ঠার সাথে পালন করতে হবে এখানেই সার্থকতা নিহিত।
একজন সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার জন্য ইসলামে রয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। একজন মা হয়ে উপরের আলোচনা পড়ে আমার মন ভরে গিয়েছে | সবার ইসলাম এর পথ অনুসরন করা উচিত |
মা একজন শিক্ষার্থীর, পরিবারের প্রথম শিক্ষক এবং প্রাথমিক সহকারী হিসেবে বর্ণিত হয়েছেন। এছাড়াও, ইসলামে মা হিসেবে প্রেম, সহানুভূতি, দয়া এবং সহযোগিতার গুণ অত্যন্ত গৌরবমূলক মন্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
কুরআনে বর্ণিত হয়েছে যে, মা অত্যন্ত গৌরবপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণিত হয়েছে (সূরা লুকমান ১৪: ৮)। হাদিসে আবু হুরাইরাহ (রা.) বলেন, একবার একজন সাহাবী রাসূলুল্লাহ (সা:) এর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি কোন মানুষকে সবচেয়ে বেশি সহানুভূতি করেন?” রাসূলুল্লাহ (সা:) উত্তর দিলেন, “তোমার মা” (সাহীহ বুখারী)।
এছাড়াও, ইসলামে মা হিসেবে নারীর দায়িত্ত শিক্ষা, আদর্শ, সহানুভূতি, পরামর্শ, সহযোগিতা, আত্মীয়তা এবং ত্যাগের গুন অনুসরণ করা। মা হওয়া একটি অত্যন্ত গৌরবমূলক অবস্থা, এবং এটি একটি মহিলার দায়িত্বশীল প্রকার প্রতিষ্ঠা
ইসলাম দয়ার পক্ষে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং সমাজের দুর্বল সদস্যদের উপর সহানুভূতি এবং করুণার মন্তব্য করেছে। নারী ও পুরুষের মধ্যে অধিকার এবং কর্তব্য সম্পর্কে তার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা নির্ধারণ করেছেন। তিনি পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন, কিন্তু এটি নারীর দায়িত্ব এবং কর্তব্যগুলির ক্ষেত্রে একটি প্রধান অংশ নেওয়ার মাধ্যমে একে দুর্বল বলা যেতে পারে না। বরং, সবার জন্য জীবনের গতিসমূহে সহানুভূতি এবং সমর্থনের জন্য প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হলো। এছাড়াও, সকল সদস্যের মধ্যে সমান সহানুভূতি এবং সম্মান রক্ষা করা উচিত এবং নারীর জন্য পরিবারের অধিকার এবং কর্তব্যের প্রতি সহানুভূতি এবং মর্যাদা বিনা সম্ভব নয়। এটি একটি সমৃদ্ধ সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।এছাড়াও একজন নারী মায়ের ভূমিকা পালন করে থাকেন।
ইসলাম ধর্মে মা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অস্তিত্ব। মা সন্তানদের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা এবং সম্পর্কে আদর্শ উপাদানের প্রতিনিধিত্ব করে। তার প্রেম, সহানুভূতি এবং পরিপালনের দায়িত্ব অপার গুরুত্বপূর্ণ। মা সন্তানদের মানসিক এবং শারীরিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ব দেন। একাধিক হাদিসে প্রকাশিত হয়েছে যেখানে প্রধানত মা এবং তার সাথে সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে, এবং এটি ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচিত হয়।
ইসলাম ধর্মে মা বা মায়ের অধিকার এবং মর্যাদা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়। এটি তার সন্তানদের উন্নতি এবং সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি প্রাথমিক উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়। মা বা মায়ের মুখে সন্তানের জন্য সাহানুভূতি এবং প্রেমের স্রোত সৃষ্টি হয়, যা তাদের আদর্শ মানুষ হিসাবে প্রভাবিত করে।
একজন মা হিসেবে নারীদের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে যা উপরোক্ত কনটেন্টে খুবই সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই কনটেন্টটি পড়লে ইসলাম ধর্মে একজন মা হিসেবে নারীর অধিকার, দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানা যায়। তাই লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে আর্টিকেলটি লিখে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
সন্তান আল্লাহ তায়ালার এক অশেষ নেয়ামত। এই নেয়ামতকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা একজন মায়ের গুরুদায়িত্ব। এর আগে নির্বাচন করতে হয় তার সন্তানের পিতাকে। ধার্মিকতা, চরিত্র এবং বুদ্ধিমত্তা এই তিনটি মাপকাঠিতে যে মিলবে তাকেই সন্তানের পিতা হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।
সন্তানকে দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করতে শিশুকাল থেকেই এর বীজ বপন করতে হবে। শিশুর মধ্যে আকাঙ্ক্ষা বা অভিপ্রায় এমনভাবে জাগ্রত করা যাতে সে মনে মনে পরিকল্পনা করে যে সে অমুকের মতো আলেম (বিদ্বান) হবে বা অমুকের মতো ডাক্তার হবে। একজন মা যদি ইসলামিক ভাবে তার সন্তানকে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে তার ইহকাল এবং পরকাল হয়ে ওঠবে সুন্দরতম।
ইসলামে আদর্শ মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্যগুলো কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
ইসলামে মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্যগুলো কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এখানে
এই পৃথিবীর সকল মানুষের কাছে ‘মা’ শব্দটি একটি আবেগ এর নাম।মহান আল্লাহ তায়ালা মাকে সন্তান এর জন্য আর সন্তান কে মায়ের জন্য নিয়ামত হিসাবে পাঠিয়েছেন। বাবা ও মা এর জন্য আল্লাহ তায়ালা ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব দিয়েছেন। কিন্তু সন্তান জন্ম দেয়া তাদের লালন পালন করা ইত্যাদি দায়িত্ব গুলো একজন মা ই বেশি পালন করেন। তাই একজন ভালো মা হয়ে ওঠার ধাপগুলোকে বিভিন্ন হাদীস এর আলোকে পোস্টটিতে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যেমন -শিশুদের পিতা নির্বাচন, সন্তানের পরিচর্যা, তাদের দ্বীন ও দুনিয়াবি শিক্ষা দেয়া ইত্যাদি। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানদের সৎভাবে লালন পালন করার তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন আমিন। পোস্টেটি মুসলিম ভাই ও বোনদের জন্য খুব দরকারী ছিল। এত সুন্দর করে মা এর দায়িত্ব গুলো তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ইসলাম ধর্মে মা ‘কে বাবার চাইতেও বেশী সম্মান দেয়া হয়েছে।তাই মায়েদের দায়িত্ব ও অনেক। একটা সন্তানকে দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য তৈরির দায়িত্ব মায়ের। সন্তানকে শুরু থেকে ইসলামী অনুশাসনে বড় করতে হবে। দ্বীনদার সন্তান গড়ে তোলার জন্য মায়েদের ভূমিকা কি হওয়া উচিত লেখক তা খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
রক্ষণশীল আদর্শ নারীর প্রয়োজন, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানে এবং তার উপর অর্পিত আমানতকে অনুধাবন করে; যে নিজের পথ দেখতে পায় এবং অন্য কেও পথ দেখাতে পারে ,আর এ ক্ষেত্রে সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার রাখে তা হল তার সন্তান । যার প্রতি পরিপূর্ণ দায়িত্ব- কর্তব্য পালন করার পরই আল্লাহ্ চাইলে নিজেকে একজন সার্থক মা হিসেবে নিজেকে দেখতে পাবেন।
আল্লাহ্ তায়ালা প্রতিটা মুসলিম নারীকে আল্লাহ্র দেয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত তার সন্তানকে নেক ভাবে গড়ে তোলার তৌফিক দান করুক ,এবং এ সন্তান তাকে যেন দুনিয়াতে এবং আখিরাতে শান্তি দেয় ও সম্মানিত করে। আমীন ।
সন্তান পালনে মায়ের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জন্মের আগে থেকেই এই দায়িত্ব শুরু হয়ে থাকে। সময়ের সাথে সাথে সন্তানের মানসিক ও আবেগিক বিকাশের জন্য মায়ের ভালোবাসা ও সাপোর্ট অপরিহার্য।মা সন্তানের প্রথম শিক্ষক। ভালো আচার-ব্যবহার, শৃঙ্খলা, এবং সামাজিক মূল্যবোধ শেখাতে মায়ের ভূমিকা অনেক।মা নিজে যেভাবে আচরণ করেন, তা সন্তানের উপর প্রভাব ফেলে। সুতরাং, একজন মা হিসেবে তাকে নিজ কথাবার্তা আচার আচরনেও যত্নশীল হতে হয়। আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে একজন নারীর মা হয়েউঠার শুরু থেকে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। অনেক উপকারী একটি আর্টিকেল
ইসলাম নারীদের দিয়েছে পরিপূর্ণ মর্যাদা। আল্লাহ র অধিকারের পরে রয়েছে মায়ের অধিকার। আল্লাহ যেভাবে নারীদের সৃষ্টি করেছেন সে অনুরূপ দায়িত্ব ও দিয়েছেন।আর এ প্রধান দায়িত্ব হলো সন্তানদের ইসলামের রীতি নীতি র আলোকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা।সন্তানদের পরিপূর্ণ ভাবে স্বশিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারলে তা দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণকর হয়।
লেখক কে ধন্যবাদ অসাধারণ লেখনীর জন্য।
একজন মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য ্্ ব্যাপক। সন্তান একজন নারীর জীবনে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশাল বড় নেয়ামত। মাতৃত্বের দ্বারা আল্লাহ একজন নারীকে সম্মানিত করেন।আর এ সম্পর্কে ইসলামে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে।প্রথমত -ধর্ম,দ্বীনদ্বারী ও বুদ্ধিমত্তা দেখে একজন নারী তার বর তথা সন্তানের পিতা নির্বাচন করবে। দ্বিতীয়ত -ভ্রুন অবস্থায় তার রক্ষণাবেক্ষণ করা। তৃতীয়ত-প্রসূত রক্ষণাবেক্ষণ করা। চতুর্থত- তাওহীদ তথা একত্ববাদের ভিত্তিতে কথা বলা অভ্যস্তকরা।
সময়ের সাথে সাথে সন্তানের মানসিক ও আবেগিক বিকাশের জন্য মায়ের ভালোবাসা ও সাপোর্ট অপরিহার্য।মা সন্তানের প্রথম শিক্ষক। সন্তানকে দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করতে শিশুকাল থেকেই এর বীজ বপন করতে হবে। শিশুর মধ্যে আকাঙ্ক্ষা বা অভিপ্রায় এমনভাবে জাগ্রত করা যাতে সে মনে মনে পরিকল্পনা করে যে সে অমুকের মতো আলেম (বিদ্বান) হবে বা অমুকের মতো ডাক্তার হবে। একজন মা যদি ইসলামিক ভাবে তার সন্তানকে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে তার ইহকাল এবং পরকাল হয়ে ওঠবে সুন্দরতম।আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানদের সৎভাবে লালন পালন করার তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন আমিন।
ইসলাম নারীদের সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদা দিয়েছে মা হিসেবে।
মায়েদের ত্যাগ ও ভালোবাসা ছাড়া মানবীয় প্রতিভার বিকাশ ও সমাজের স্থায়িত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। মায়েরাই সমাজের প্রধান ভিত্তি তথা পরিবারের প্রশান্তির উৎস।মহানবী (সা.) বলেন, ‘মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত’।নারী ছাড়া অন্য কেউই মাতৃত্বের সেবা ও সহধর্মিণীর গঠনমূলক সহযোগী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম নয়।কারন নারীর বেলায় মা ও মাতৃত্বের দায়িত্ব পালন ও সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন হিসেবে মনে করা হয়।নারী তাঁর নারীত্বের মর্যাদা বজায় রেখেই সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন ও রাখছেন।একজন মা এই পারে তার সন্তানের জন্য সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে নারী হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানে তার সন্তানকে লালন পালন করতে পারেন।নারী তার মাতৃত্ব-সুলভ দায়িত্ব পালনে এবং সন্তান-সন্ততির যথাযথ লালন পালন, আরাম-আয়েশ এবং পারিবারিক দায়িত্ব পালনে তার ইজ্জত, সম্মান, মর্যাদা, মাতৃত্বের সংরক্ষণ ও হিফাযত করার জন্য।
তাই ইসলামের দৃষ্টিতে নারী-পুরুষ একে অন্যের পরিপূরক।নারীদের ওপর যেমন অধিকার রয়েছে পুরুষের, তেমনি রয়েছে পুরুষের ওপর নারীর অধিকার।মানসিক-আত্মিক ও বৈষয়িকভাবে সমাজের ও পুরুষের প্রতি মুখাপেক্ষী থাকে। এবং তাদের সে দায়িত্ব পালনের যথার্থ ব্যবস্থা করা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন আপনি একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন আপনি তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করবেন।রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে থাকেন।সৌভাগ্য, একটি পবিত্র বা উত্তম জীবন এবং ইহকাল ও পরকালে একটি শুভ পরিণাম এই মানদণ্ডের মধ্যেই রয়েছে।যে নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং সেক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।
আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
ধন্যবাদ লেখককে এই কনটেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম।নারীদের নিয়ে এত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় আলোচনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।যা কন্টেন্টটি কিছুটা বড় হলেও বেশ তথ্যবহুল। যা শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।অতএব, আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে এবং সামাজিক সম্পর্ক-প্রতিষ্ঠা ও কর্মসংস্থান তৈরির বেলায় এদিকগুলো বিবেচনা করা অত্যন্ত প্রয়োজন। ধন্যবাদ লেখককে।যে কেউ এটি পড়ে অনেক উপকৃত হবেন আসা করি।
দুর্বলের প্রতি ইসলাম দয়া করে। আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন আর নারীকে দিয়েছেন কম শক্তি। তাই সেভাবেই আল্লাহ তাআলা নারীকে দায়িত্ব দিয়েছেন, যেভাবে তার শরীর বানিয়েছেন। আর পুরুষকে দিয়েছেন তার শরীরের শক্তির পরিমান দায়িত্ব । রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর।যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন।এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান।আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
পরিশেষে একটি কথাই বলা যায় যে,উপরের কন্টেন্টে সন্তান পালনের ক্ষেত্রে মায়ের কি ভূমিকা পালন করতে হবে তা সুন্দরভাবে লিখিত রয়েছে ।
পৃথিবীর সবচেয়ে নিঃস্বার্থ সম্পর্ক হল মায়ের সাথে সন্তানের সম্পর্ক। কারণ একমাত্র মা-ই পারে তার সন্তানকে নিঃস্বার্থ ভাবে ভালবাসতে। ইসলাম সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব বা আর্থিক দায়িত্ব গুলো একজন পুরুষ মানুষকে দিলেও, একটি সন্তানকে মানুষ হিসেবে,সুসন্তান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মায়ের ভূমিকাই সবচেয়ে বেশি।
সাধারণত মা যেমন হয় সন্তান কিন্তু তেমনই হয়। মা হিসেবে একজন নারীর অনেক দায়িত্ব রয়েছে। যে দায়িত্বগুলো সঠিকভাবে পালন করলে তার সন্তান হবে সুসন্তান। সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দান করলে সে শুধু দুনিয়াতেই সুসন্তান হয় না তার আখিরাতও হয় সুন্দর। তাই মা হিসেবে একজন নারীকে অবশ্য তার দায়িত্ব গুলো সঠিকভাবে পালন করতে হবে।
এই কন্টেন্টটি বর্তমান নারীদের জন্য খুবই দরকারী । ইসলামের আলোকে একজন আদর্শ মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে । একজন নারী হিসেবে সমাজে তার দায়িত্ব কি , তার সন্তানের প্রতি কি কি দ্বায়িত্ব রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানার সুযোগ হলো ।
ইসলামে মায়ের দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে কন্টেন্টটিতে আলোকপাত করা হয়েছে।যা পড়ে পাঠক বেশ উপকৃত হবে।
“মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত্” আমরা যারা মুসলিম এই কথাটা সবাই জানি। ইসলামে মায়ের মর্যাদা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ। মা সন্তানের জন্য সমস্ত কিছু করেন। একজন মা তার নিজের কথা কখনও চিন্তা করেন না। মা শুধুমাত্র তার সন্তানকে নিয়ে চিন্তা করেন। একটা সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখানোর জন্য একজন মা দশ মাস দশ দিন গর্ভধারণ করেন। আর এই দশ মাস একজন মায়ের কতটা কষ্ট হয়, তা বুঝানোর মতন কোন বাক্য পৃথিবীতে নেই। শুধু গর্ভেধারণ নয় একজন মা তার সন্তানকে শিশুকাল থেকে বড় করতে অনেক কষ্ট করেন। মা হিসেবে একজন নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্যের কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই। মা হলেন একজন সন্তানের প্রথম শিক্ষক। একজন আদর্শ মা সন্তানকে আখিরাত এবং দুনিয়ার জীবনে দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলেন।
মায়ের এত দায়িত্ব ও কর্তব্যের কারণেই মাকে ইসলামে বাবার চেয়ে অধিক সম্মান দেওয়া হয়েছে।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখেছেন। এই কন্টেন্টটি পড়ার ফলে সন্তানের জন্য একজন মা এর দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে আমরা বিশদভাবে জানতে পেরেছি। কন্টেন্ট টি সকল সন্তানদের তাদের মায়ের প্রতি আবেগ জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করবে।
মা এক মহা মূল্যবান নাম নারী পারেন তার সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে মা হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানে তার সন্তানকে লালন পালন করতে। একজন সন্তানকে সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে প্রথমে একজন মাকে অপরিসীম দায়িত্ব নিতে হয়। সন্তান হচ্ছে আল্লাহ তাআলার একটি বড় নিয়ামত। যাকে ইসলামিক বিধি-বিধান মেনে গড়ে তুলতে হয়। একজন মা যদি ইসলামিক ভাবে তার সন্তানকে গড়ে তুলতে পারে তাহলে তার ইহকাল এবং পরকাল হয়ে ওঠে সুন্দরময জীবন। এবং বাবা মায়ের জন্য কল্যাণকর নিয়ে আসে।মমতাময়ী মা ই পারে সন্তানের কল্যানকর জগৎ নিশ্চিত করতে।
মা হিসেবে প্রতিটি নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে তার সন্তানকে সঠিকভাবে লালন পালন করা। এই লেখাটি পড়লে আমরা নারীরা আমাদের সন্তানদের সঠিকভাবে লালন পালন করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। লেখককে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য ।
A woman’s responsibilities and duties as a mother are extensive. A child is a great blessing from God in a woman’s life. Allah honors a woman through motherhood. This is described in detail in Islam. First, a woman will choose her husband and the father of her child by looking at religion, religion, and intelligence. Second – maintaining it in an embryonic state. 3rd – To maintain maternity. Thanks for the content.
একটি সন্তান পৃথিবীতে আসা থেকে বড় করা পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে মা এর ভূমিকা অপরিহার্য। বলা হয়ে থাকে “মা সন্তানের প্রথম শিক্ষক”। শিশু বয়সে ” মা “এর আচার আচরণ শিশু অনুসরণ করে বেড়ে উঠে। সেজন্য প্রতিটি ধাপে ধাপে মাকে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হয়। যেমন *তাদের সাথে সুন্দর ব্যবহার করা।*তাদেরকে আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাস করে তোলা।*৭ বছর বয়স থেকে নামাজের প্রতি তাগদা দেওয়া। *বড়দেরকে শ্রদ্ধা ও সম্মান এবং ছোটদেরকে স্নেহ করা শেখানো প্রভৃতি।সন্তানরা পিতামাতার কাছে আল্লাহর আমানত ঠিক বৃদ্ধ বয়সে মায়েরা সন্তানের কাছে আমানত স্বরূপ। সুতরাং সন্তানের উচিত বৃদ্ধ বয়সে তাদের জান্নাতকে কষ্ট না দেওয়া।
পরিশেষে বলবো উল্লেখিত কন্টেন্টগুলো পড়লে ব্যক্তিগতভাবে আমার চোখ দিয়ে পানি চলে আসে।ধন্যবাদ যিনি উল্লেখিত কন্টেন্ট উপস্থাপন করেছেন।মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ্ যাতে পৃথিবীর সমস্ত মাকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখে। আমীন
মাশাআল্লাহ,
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। এটি আমাদের প্রত্যেক মুসলিম নারীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানা এবং তা বাস্তবায়ন করা প্রতিটি মুসলিম নারীর ওপর আবশ্যক। কেননা জাতির পরিপূর্ণতার জন্য এমন রক্ষণশীল আদর্শ নারীর প্রয়োজন, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানে এবং তার উপর অর্পিত আমানতকে অনুধাবন করে; ,আর এ ক্ষেত্রে সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার রাখে তা হল তার সন্তান । তাই একজন মা তার সন্তানের প্রতি পরিপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার পরই আল্লাহ্ চাইলে নিজেকে একজন সার্থক মা হিসেবে দেখতে পাবেন ।
আল্লাহ্ তায়ালা প্রতিটা মুসলিম নারীকে আল্লাহ্র দেয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত তার সন্তানকে নেক ভাবে গড়ে তোলার তৌফিক দান করুক ,এবং এ সন্তান তাকে যেন দুনিয়াতে এবং আখিরাতে শান্তি দেয় ও সম্মানিত করে। আমীন ।
মহান আল্লাহ তা’আলা আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে মানবজাতি নারী এবং পুরুষ সৃষ্টি করেছেন। নারী এবং পুরুষকে তাঁদের উপযোগী করে দিয়েছেন দুই রকমের দায়িত্ব। ইসলামে অর্থনৈতিক ভার পুরুষদের ওপর দেওয়া হয়েছে। নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের প্রথম ধাপ হলো সঠিক জীবনসঙ্গী নির্বাচন করা। এমন জীবনসঙ্গী নির্বাচন করা যে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ বয়ে আনার জন্য সাহায্য করবে। পরবর্তী প্রজন্ম অর্থাৎ তাঁর শিশুকে মুত্তাকী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জান্নাত। মায়ের রয়েছে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য। একটি সন্তানকে সৎ ভাবে লালন-পালন এবং মুত্তাকী বানানোর চেষ্টা অনেক কঠিন। আল্লাহ তায়ালা সব মাকে সন্তানকে সঠিকভাবে লালন পালন করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
পৃথিবীতে মা ও সন্তান মহান আল্লাহর তায়ালার অনেক বড় নিয়ামত। একজন নারী মা হিসেবে পূর্ণতা পায় সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে ও সন্তানের প্রতি সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের মাধ্যমে। একজন মায়ের প্রথম ও কর্তব্যের সূচনা অনুযায়ী সঠিক কাঠামোর ভিত্তিতে বর এর মাধ্যমে সন্তানের সঠিক বাবা নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্তর। একজন মায়ের সন্তানকে গর্ভেধারণ থেকে শুরু করে সন্তানের জন্মদান ও সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করতে হবে ও তার প্রতি কি কি দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হবে ইসলামে রয়েছে তার পরিপূর্ণ দিক নির্দেশনা।তাই একজন মা যদি ইসলামিক রীতিনীতি অনুযায়ী তার সন্তানকে লালন পালন করে ও সন্তানের প্রতি সকল প্রকার দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করে থাকে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ বয়ে আনবে।কনটেন্টিতে লেখক ইসলামিক ভিত্তিতে মা হিসেবে সন্তানের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য কে খুব সুন্দরভাবে পাঁচটি ধাপে ভাগ করে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করেছেন। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে আমাদের মাঝে কনটেন্ট আকারে তুলে ধরার জন্য।
মাতৃত্ব একটি সুন্দর মুহূর্ত।নারীর টান থেকেই সন্তানের সাথে মায়ের সুসম্পর্ক তৈরি হয়।সন্তানকে আদর্শ ভাবে গড়ে তুলতে একজন মায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। সন্তান উত্তর রুপে গড়ে উঠতে পারলে পরবর্তীতে তার দ্বারা উত্তম ব্যবহার আশা করা যায়। এক ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম এর নিকটে এসে জিজ্ঞেস করল: হে আল্লাহর রাসূল! আমার কাছে কে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার বেশি হকদার? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার পিতা।” – ( ইমাম বুখারী ও মুসলিম র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন)।সুতরাং বলা যায় মায়ের স্থান সবার উপরে।
‘মা’ শব্দটা এক অক্ষরের হলেও এর ওজন অনেক । ইসলামে এই নারী তথা মায়ের যেমন রয়েছে বিশেষ মর্যাদা,ঠিক তেমনি রয়েছে বিশেষ এক দায়িত্ব । সেই দায়িত্ব হলো সন্তানকে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে একটি উত্তম জাতি তৈরি করা । সেই জন্য এর প্রস্তুতি বিয়ের আগে থেকেই শুরু হয় উত্তম , দীনদার জীবন সঙ্গী বাছাইয়ের মাধ্যমে ।কারণ মা- বাবার মধ্যেই যদি নীতি নৈতিকতা তথা উত্তম আদর্শ না থাকে, তাহলে তাদের দ্বারা কীভাবে পরবর্তীতে উত্তম জাতি আশা করা যায় । তাই
শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে একজন আদর্শ মায়ের দায়িত্ব এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সত্যিই এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
ইসলাম একটি পূর্নাঙ্গ জীবন বিধান।ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে সম্মানিত করা হয়েছে।মা,স্ত্রী, কন্যা সবক্ষেত্রেই নারীরা সম্মানিত। একজন সন্তান লালনপালনের ক্ষেত্রে নারী তথা মায়ের ভূমিকার কারণে ইসলামে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত নির্ধারণ করা হয়েছে।একজন মা-ই পারে সন্তানকে সুন্দর শিক্ষা ও সুন্দর জীবন গঠনে সাহায্য করতে।এই কনটেন্ট টিতে সন্তান লালনপালনে মায়ের ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। লেখক খুব সুন্দর করে ইসলাম ধর্মের আলোকে সন্তান লালনপালনে নারীর ভুমিকা সম্পর্কে বলেছেন।যা আমাদের সকলের জন্য অনেক শিক্ষনীয়।
পরিপূর্ণতার জন্য এমন রক্ষণশীল আদর্শ নারীর প্রয়োজন, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানে এবং তার উপর অর্পিত আমানতকে অনুধাবন করে; যে নিজের পথ দেখতে পায় এবং অন্য কেও পথ দেখাতে পারে ,আর এ ক্ষেত্রে সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার রাখে তা হল তার সন্তান । যার প্রতি পরিপূর্ণ দায়িত্ব- কর্তব্য পালন করার পরই আল্লাহ্ চাইলে নিজেকে একজন সার্থক মা হিসেবে নিজেকে দেখতে পাবেন ।
নারীর এ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার শিশু সন্তানদের পিতা গ্রহণের ক্ষেত্রে বর বাছাইয়ের জটিল ধাপ বা স্তরটি। যে কেউ তাকে বিয়ে করতে ইচ্ছা পোষণ করে বিয়ের প্রস্তাব পেশ করলেই সে তা গ্রহণ করবে না; বরং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গ্রহণযোগ্য স্বামী নির্বাচনের জন্য সুস্পষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন:
«إذا أتاكم من ترضون خلقه ودينه فزوجوه . إلا تفعلوا تكن فتنة في الأرض وفساد عريض » ( أخرجه الترمذي و ابن ماجه ).
“যখন তোমাদের নিকট এমন কোন ব্যক্তি বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে, যার চরিত্র ও দীনদারীতে তোমরা সন্তুষ্ট, তবে তোমরা তার বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। যদি তোমরা তা না কর, তবে তা পৃথিবীর মধ্যে বিপর্যয় ডেকে আনবে এবং ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণ হবে।” – (ইমাম তিরমিযী ও ইবনু মাজাহ র. হাদিসখানা বর্ণনা করেন)
সবচেয়ে প্রশংসনীয় অংশটি হলো পুরো কন্টেন্টেই একটি ইসলামিক দৃষ্টিকোণ লক্ষ্য করা যায় । যা পাঠক হিসেবে, জানার আগ্রহ বাড়ায় । কন্টেন্টটি কিছুটা বড় হলেও বেশ তথ্যবহুল। এরকম কন্টেন্ট বর্তমান সমাজের জন্য আরো প্রয়োজন । জাজাকাল্লাহ খাইরান লেখককে।
ইসলাম নারীদেরকে দিয়েছে উচ্চ মর্যাদা, সম্মান ও অধিকার। আল্লাহর অধিকারের পরে সবচেয়ে বড় অধিকার হলো মায়ের অধিকার। একটি সন্তানের সবচেয়ে কাছের মানুষ হলো মা।মা হচ্ছেন সন্তানের প্রথম শিক্ষক।তাই মা হিসেবে তাদের সন্তানের প্রতি রয়েছে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য। ইসলামে সন্তানকে সঠিকভাবে লালন -পালন ও গড়ে তোলার জন্য রয়েছে নানারকম দিক নির্দেশনা।এজন্যে মায়েদের উচিত ছোট থেকেই সন্তানদের ইসলামী বিধিনিষেধ ও রীতিনীতি মেনে লালন পালন করা।তাহলে সেই সন্তান দুনিয়া ও আখিরাতে বাবা মার জন্য সুখ,শান্তি ও কল্যাণ বয়ে আনবে।
আল্লাহ সবসময়ই উত্তম পরিকল্পনাকারী। তিনি কাউকেই সাধ্যের অতিরিক্ত বুঝা চাপিয়ে দেননি। যেমন নারীদেরকে তিনি কোমলমতি করে সৃষ্টি করছেন এবং সন্তান লালন পালনের দায়িত্ব দিয়েছেন। আর পুরুষকে দায়িত্ব দিয়েছেন পরিবারের ভরণপোষণের। একজন সন্তান লালন পালনের ক্ষেত্রে মায়ের ভুমিকা অপরিসীম। তাই একজন মায়ের প্রথম ও কর্তব্যের সূচনা অনুযায়ী সঠিক বাছবিচারের ভিত্তিতে একজন উত্তম জীবনসঙ্গী অর্থাৎ সন্তানের সঠিক বাবা নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্তর। কারণ মা – বাবার নীতি-নৈতিকতার আদলে সন্তান গড়ে ওঠে। আর মা যেহেতু সন্তানের প্রধান শিক্ষক তাই ছোট থেকে সন্তানকে ইসলামের সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে গড়ে তোলা উচিত। তাহলে সন্তানটি একজন উত্তম মানুষ হয়ে গড়ে উঠবে ইন শা আল্লাহ।
ধন্যবাদ লেখকে এত সুন্দর ইসলামিক এবং তথ্যবহুল একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ইসলাম নারীদের সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদা দিয়েছে মা হিসেবে। মহানবী (সাঃ) বলেন, “মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত।”সন্তানকে ইসলামিক জ্ঞান, সুশিক্ষা, ও সচ্চরিত্র শিক্ষা দিয়ে আদর্শ মানুষ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা মা-বাবার একটি মহান দায়িত্ব। সন্তানের সুন্দর জীবন গঠনে আদর্শ মায়ের বিকল্প নেই। আর একজন মা সার্থক ও সফল হন তখনই যখন তিনি সন্তানকে উত্তম আদর্শ ও শিষ্টাচার শিক্ষা দিয়ে গড়ে তোলেন। আদর্শ মা-ই হচ্ছেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ। মা -ই সন্তানের প্রথম পাঠশালা। তাই একজন সন্তানকে সঠিকভাবে লালন-পালনও সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে একজন মায়ের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়। একজন মা হিসেবে নারীদের যে দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তা এই কনটেন্টটিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
সন্তান হলো আল্লাহর বিষেশ একটি নেয়ামত একটি সন্তান একটি ময়ের কাছে কতো বড় সম্পদ মা ছারা কেউ বুঝেনা আর আল্লহ তায়ালা মা বাবার কাছে সন্তানের কিছু হক দিয়েছেন তেমনি সন্তানের কাছে মা বাবার কিছু হক যমন সন্তানের হক মা বাবার পালন করতে হয়ে তমনি সন্তানের মা বাবার হক পালন করতে হয়ে একটি সন্তানের কছে মা বাবা হলো অমুল্য রতন। তাইতো কথায় আছে মা কথাটি চ্ছোট অতি কিন্তু যেনো ভাই ইহর চেয়ে নামযে মধুর তৃভুবনে নাই। লেখন শুন্দর করে লিখেছে
একটি সন্তানের হক কিভাবে আদায় করতে হবে।
ইসলাম দুর্বলের প্রতি দয়া করে এবং প্রতিটি ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা অনুযায়ী দায়িত্ব প্রদান করে। নারীর প্রদান দায়িত্ব হলো সন্তানদের সঠিকভাবে লালন-পালন করা এবং স্বামী নির্বাচনেও ধর্ম,চরিত্র ও বুদ্ধিমত্তাকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আল্লাহ সকল মুসলিম নারীদের সঠিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালনের তৌফিক দান করুন। আমিন।
মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য অনেক।একজণ নারী তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে; যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন
ইসলাম মাদেরকে যেরকম গুরুত্ব দিয়েছে অন্য কোন ধর্ম তা দিয়েছে কিনা সন্দেহ। মায়ের স্থান আমাদের ধর্মে সর্বোচ্চ। তাই একজন নারীকে সন্তান, স্ত্রী, মা হিসেবে তাদের দায়িত্ব কর্তব্য সঠিকভাবে পালন করতে হয়। আল্লাহ সকল মায়েদেরকে সঠিক বুঝদান করুক।
প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।কারণ মা- বাবার মধ্যেই যদি নীতি নৈতিকতা তথা উত্তম আদর্শ না থাকে, তাহলে তাদের দ্বারা কীভাবে পরবর্তীতে উত্তম জাতি আশা করা যায় ।
সন্তান মহান আল্লাহ তাআলার অশেষ নিয়ামতের মধ্যে অন্যতম একটি।একজন নারী যখন মা হয় তখন মা হিসেবে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য চলে আসে। সন্তানকে ইহকাল ও পরকালীন জীবনে সফল করতে মায়ের কোনো বিকল্প হতে পারে না। একজন মা-ই পারে সন্তানকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে।আর এজন্য কিছু সঠিক পদক্ষেপ তাকে বেঁছে নিতে হয়।কনটেন্টটিতে লেখক একজন মায়ের প্রতিটি ধাপের দায়িত্ব ও কর্তব্য সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। আশা করি কনটেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবে।
সন্তান হলে রিজিকের সর্বোত্তম স্তর।
এই সন্তান পালনে মা, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন মা তার সন্তানকে কিভাবে ইসলামিক জীবনধারায় মানুষ করতে পারে, তা এই লেখনীতে ফুটে উঠেছে।
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ নেয়ামতদের মধ্যে একটি। সন্তান লালন পালনে মায়ের ভূমিকা অপরিসীম। একজন মায়েই পারে সন্তানের ইহকাল এবং পরকাল জীবন নিশ্চিত করতে তাকে সুশিক্ষা দিতে।
ইসলামে নারীর গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলামে নারীকে যেমন মর্যাদা দিয়েছেন ঠিক তেমনই দিয়েছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। তার মধ্যে প্রধান হলো সন্তান প্রতিপালন। এর জন্য একজন নারীকে যা করতে হয়:-
★প্রথমেই তাকে সন্তানের পিতা নির্বাচন করতে হবে ইসলামের দেয়া নির্দেশ অনুযায়ী
★এর পর ভ্রুণ অবস্থায় তার সঠিক পরচর্যা করা।
★ জন্মের পর সঠিক যত্নের সাথে পালন করা ও আল্লাহর বাণী শেখানো।
★ ৭ -১০বছর বয়সের মধ্যেই ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া।
★ বয়ঃসন্ধি কালে বিশেষ নজর রাখা।
এই দায়িত্বগুলো একজন মাকে যেমন পালন করতে হয় তেমনি পিতাকেও এই দায়িত্বপালনে সহায়তা করতে হয়।প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
ইসলামে নারীর গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলামে নারীকে যেমন মর্যাদা দিয়েছেন ঠিক তেমনই দিয়েছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।উপরে নারীর দায়িত্ব সঠিকভাবে উল্লেখ আছে যা আমাদের বুঝা উচিত।
ইসলামে নারীর গুরুত্ব অনেক। ইসলামে নারীকে যেমন মর্যাদা দিয়েছেন ঠিক তেমনই দিয়েছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।উপরে নারীর দায়িত্ব সঠিকভাবে উল্লেখ আছে যা আমাদের বুঝা উচিত।
সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ নেয়ামতদের মধ্যে একটি। এই সন্তান পালনে মা, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মায়ের স্থান আমাদের ধর্মে সর্বোচ্চ। ইসলামে নারীকে যেমন মর্যাদা দিয়েছেন ঠিক তেমনই দিয়েছেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।উপরে নারীর দায়িত্ব সঠিকভাবে উল্লেখ আছে যা আমাদের বুঝা উচিত। একজন মা তার সন্তানকে কিভাবে ইসলামিক জীবনধারায় মানুষ করতে পারে, তা এই কনটেন্টটি ফুটে উঠেছে।
সৃষ্টিগতভাবেই নারী উচ্চ মর্যাদার যোগ্য। মা হিসেবে নারীর আরো মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই সন্তানকে গর্ভধারণ থেকে শুরু করে উত্তম চরিত্রের করে গড়ে তুলতে মায়ের ভূমিকা অপরিহার্য। বাবার চরিত্রও এক্ষেত্রে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মায়ের দেখানো পথেই একজন সন্তান গড়ে ওঠে।
ইসলাম নারীদের যেমন সন্মান ও মর্যাদা দান করেছে ঠিক তেমনি ভাবে তাদের উপর কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছে। নারী হচ্ছে মায়ের জাত। সঠিক ভাবে সন্তান লালন পালন করা প্রতিটি নারীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। আর তাই একজন নারী তার সন্তানের পিতা হিসেবে একজন সৎ ও দ্বীনদার স্বামী নির্বাচন করবে। ভ্রুন অবস্থাতেই সন্তানের পরিচর্যা, জন্মের পর লালন পালন, ৭-১০ বছরের মধ্যেই তাকে আল্লাহর বানী, হাদিস কালামের শিক্ষা দেওয়া শুরু করতে হবে। অত্যন্ত সুন্দর একটি কন্টেন্ট। একজন নারী কিভাবে তার সন্তানকে প্রতিপালন করবে তা অত্যন্ত সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
মা হিসেবে একজন নারীর দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে খাতা কলমে লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। সন্তান গর্ভধারনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একজন মায়ের ভূমিকা অপরিসীম। তাই ইসলামেও আল্লাহ তায়ালার পরই মায়ের অধিকার সবার আগে দেওয়া হয়েছে।
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: “এক লোক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে জিজ্ঞেস করল: হে আল্লাহর রাসূল! আমার কাছে কে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার বেশি হকদার? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার মা। লোকটি বলল: তারপর কে? তিনি বললেন: তোমার পিতা।” – এই হাদিসখানা বর্ণনা করেছেন ( ইমাম বুখারী ও মুসলিম (র:)। সত্যিই একজন মায়ের জীবনে সন্তান হলো আল্লাহর দেওয়া একটি বড় নিয়ামত। তাকে লালন পালনের জন্য সকল দিক নির্দেশনা এই কনটেন্টিতে তুলে ধরা হয়েছে।
দুর্বলের প্রতি ইসলাম দয়া করে। আল্লাহ পাক সৃষ্টিগত ভাবেই পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন আর নারীকে দিয়েছেন কম শক্তি। মা হিসেবে নারীদের দায়িত্বের প্রথম ধাপ হচ্ছে সন্তানের জন্য পিতা মনে বর নির্বাচন সেক্ষেত্রে তিন টি বিষয় প্রাধান্য দেওয়া উচিত ধর্ম, চরিত্র, বুদ্ধি।
সঠিক ভাবে সন্তান লালন পালন করা প্রতি টা নারির কর্তব্য। সন্তানের বয়স ৭ বছর হলে তাকে নামাজ পড়ার জন্য আদেশ দিতে হবে। সন্তান কে হাদীস এবং কুরআনের শিক্ষা দিতে হবে। মায়ের দেখানো পথেই একজন সন্তান গড়ে ওঠে। এই কন্টেন্ট টা অনেক শিক্ষামূলক প্রতিটা মেয়ের জন্য, এখান থেকে অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারবে ভবিষ্যৎ কে সুন্দর করতে।পরিশেষে আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
প্রথমত একজন উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়া ও সন্তানের লালন পালনের পূর্বে একটি মেয়েকে অবশ্যই উত্তম হতে হবে।।
সন্তানের লালন পালনে মায়ের ভুমিকার শেষ নেই। একটি মা ই পারে তার সন্তানকে সুন্দরভাবে মানুষ করতে।
আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য আল্লাহ তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
লিখা গুলো অনেক সুন্দর ছিলো।
আল্লাহ তাআলা নারী-পুরুষের শারীরিক গঠন যেমন আলাদা করে তৈরি করেছেন তেমনিভাবে শক্তি ও বুদ্ধি ভিত্তিতেও ভিন্নতা দিয়েছেন। দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনেও দিয়েছেন আলাদা আলাদা সীমাবদ্ধতা। আল্লাহ তায়ালার পর যদি পৃথিবীতে কাউকে বেশি সম্মান করতে হয় তা হচ্ছে মায়ের অবস্থান, এটা কোরআনে স্পষ্টভাবে বর্ণিত। তাই একজন নারীর গুরুত্ব ও মর্যাদা অনস্বীকার্য। একজন নারীর সবচাইতে বড় দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো সন্তান লালন পালন। সু সন্তান প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে একজন নারী পৃথিবীতে নিজের জায়গা তৈরি করে নিতে পারে। এই কনটেন্টে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং সুসন্তান তৈরির ক্ষেত্র সমূহ সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কারোর উপরই তার সাধ্যের অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দেন না। নারীদের সামর্থ্য অনুসারে আল্লাহ তাদের গৃহ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন। ইসলামে মা হিসেবে নারীদের প্রধান দায়িত্ব হল সন্তানকে ইসলামী আদর্শ করে তোলা। এজন্য সন্তানের মনে ছোট থেকেই তাওহীদের বীজ বপন করতে হবে। ইসলামের মৌলিক ইবাদতগুলোর প্রতি তাদের উৎসাহিত করতে হবে। সন্তান মুমিনের জন্য পরীক্ষা স্বরূপ। সন্তানকে ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করার মাধ্যমেই মুসলিম নারীগণ এই কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারবেন।
কনটেন্টটিতে একটি মুসলিম জাতি গঠনে মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
ইসলাম নারীদেরকে যে পরিমাণ সম্মান দিয়েছে তা অন্যান্য কোনো ধর্মে দেয়া হয়নি | আল্লাহর অধিকারের পরে সবচেয়ে বড় অধিকার হলো মায়ের অধিকার।আর সন্তান আল্লাহ তায়ালার এক অশেষ নেয়ামত। এই নেয়ামতকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা একজন মায়ের গুরুদায়িত্ব। জন্মের আগে থেকে শুরু হয় এ দায়িত্ব। প্রথম ধাপ হল তার সন্তানের পিতা নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করা যেতে পারে।মা একজন সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার জন্য ইসলামে রয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা।এই দিকনির্দেশনা অনুযায়ী একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে; যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।মা হলেন শিশুর পরিচর্যাকারিনী, লালনপালনকারিনী, তত্ত্বাবধায়ক, শিক্ষিকা, পরিচালিকা ও সম্পাদিকা। তিনি হলেন একাধারে জ্ঞানীদের জননী, কীর্তিমানদের লালনপালনকারিনী ও শিক্ষিকা,ধন্যবাদ যিনি উল্লেখিত কন্টেন্ট উপস্থাপন করেছেন।মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ্ যাতে পৃথিবীর সমস্ত মাকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখে। আমীন
নারী ও পুরুষের মধ্যে দায়িত্বের ভারসাম্য ও পারস্পরিক সহযোগিতা। আল্লাহ তাআলা পুরুষকে শারীরিকভাবে শক্তিশালী করে নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছেন, আর নারীদের স্নেহ ও মমতা দিয়ে সন্তানের লালন-পালনের দায়িত্ব দিয়েছেন। জীবিকা আয়ের দায়িত্ব পুরুষের ওপর আরোপিত হয়েছে, নারীদের ওপর নয়। নারীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলো পালনের প্রথম ধাপ হিসেবে সঠিক স্বামী নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি, যেখানে ধর্ম, চরিত্র ও বুদ্ধিমত্তা বিবেচ্য। এসব দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে নারী একজন ভালো মা ও সৎ সন্তান গড়ে তুলতে পারেন, যা তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান এনে দিতে পারে।
“মা কথাটি অতি ছোট কিন্তু যেন ভাই মায়ের থেকে দামি কিছু এই পৃথিবীতে নাই “।
মা সবথেকে দামি। একজন মেয়ে যখন মা হয় তখন আল্লাহ প্রদত্তই সব দায়িত্ব ও কর্তব্য নিজের মধ্যে চলে আসে। ইসলামে মায়ের স্থান তিনবার বাবার স্থান একবার। মা খুব ভালোভাবেই জানে তার সন্তানকে কিভাবে সঠিক ও সৎ পথে প্রদর্শিত করতে হবে। একজন মা-ই তার সন্তানকে ভবিষ্যতের জন্য গড়ে তোলে।এজন্যই বলা হয় মা সবথেকে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।মায়ের অবদান বা মায়ের ঋণ কোনদিনও কোন কিছুর বিনিময় শোধ করা সম্ভব নয়। মায়ের কোন তুলনা হয় না মায়ের তুলনা শুধু মা-ই।
এই কনটেন্ট মায়ের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে খুব সুন্দর একটি উপস্থাপনা প্রদর্শিত হল।
বর্তমান সময়ে আমরা সবাই এতটাই ব্যস্ত হয়ে গিয়েছি যে ঠিক মত নিজেদের বাচ্চাদেরকে পর্যন্ত সময় দেওয়ার টাইম নেই।ছোট বেলায় আমরা যেমন বড়দের কাছ থেকে গল্প শুনতাম আমরা কি আমাদের ছোটদের তেমন করে গল্প , হাদীস , নানা রকম মনীষিদের কথা বলি?
অথচ সন্তানদের ঠিক মত লালন পালন করাও একটা ইবাদতের মধ্যে পড়ে।
এই লেখাটা পড়ে সত্যিই অনেক ভাল লাগল। আমার নিজেরও অনেক কিছু শেখা হল। ইসলামে সন্তান লালন পালনের অনেক গুরুত্বপুর্ণ কিছু তথ্য এই আর্টিকেলটিতে উঠে এসেছে।ধন্যবাদ লেখকে।
মাতৄজাতীকে আল্লাহ প্রথিবীতে সবচেয়ে সম্মানিত করেছেন জীবন পরিক্রমায় দুটি পর্ব দিয়ে – প্রথম পর্বে পিতা তার অর্বতমানে দাদা ভাই চাচা গ্রহন করে মৌলিক চাহিদা পূরণ ও সযত্নে প্রতিপালনের গুরু দায়িত্ব ৷ দিতিয় পর্বে স্বমী ৷ স্বামী জীবন সঙ্গী গ্রহনের প্রথম শর্ত হলো চারটি মোলিক চাহিদা নিষ্চয়তা প্রদান এককথায় আর্তিক ও শারীরিক সষ্কমতার নিষ্চয়তা থাকা অব্শক ৷ তাছাড়া স্বামীর সংসারে রয়েছে আর্থিক সম্মান _ মহর _ ৷ একজন মা জীবন পর্বে পিতার সংসারে আসে কোমল পুস্প রুপে এর পর পিতৄস্নেহের পরশ থেকে স্বামীর সংসারে ৷ সময়ের পরিক্রমায় মাতৄত্তের মর্যাদায় হয় ৷ একজন আদর্শ মা একটি আদর্শ জাতীর ভাবনের প্রথম রুপকার – ” মা হিসাবে নারিদের দায়িত্ব ও কর্তব্য প্রবন্দটি একটি চমৎকার উপ্স্তাপনা ৷ একজন নারী হিসাবে বলতে পারি আলোচ্য কন্টেনটি বারবার পড়ে সুস্ত সৄঙ্কল পৄথিবী গঠনের আমরা নারিরা হবো নিবেদিত প্রাণ ৷
মা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম শব্দ। ইসলামে মা তথা নারীর অধিক মর্যাদা ও সম্মানের কথা বলা হয়েছে।সন্তান লালন পালনে নারীকে সর্বপ্রথম পিতা নির্বাচনে কয়েকটি জিনিস মাথায় রেখে নির্বাচন করা উচিত যাতে করে সন্তান সঠিক নির্দেশনা পেতে পারে। ইসলামিক বিধি নিষেধ মোতাবেক সন্তান লালন পালন করলে দুনিয়া ও আখেরাতে পিতা মাতার জন্য কল্যান, সুখ ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে মায়ের অধিকার ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করার জন্য। কনটেন্টি সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহ পাক স্ত্রীর জাতিকে নরম করে তৈরি করেছেন কিন্তু তাকে দিয়েছেন এই সমাজে সর্বোচ্চ মর্যাদা।এই পৃথিবীতে মা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ইসলামে আল্লাহর পরে রয়েছেন মায়ের অধিকার এবং আল্লাহ পাক যেন নারীকে দিয়েছেন নিজ সন্তানের বাবা নির্ধারণ করার অধিকার এবং একজন মা পারে একজন সুসন্তান জন্ম দিতে এবং তাকে ভালো মানুষ হিসেবে সমাজের প্রতিষ্ঠিত করতে সুতরাং জীবনে মায়ের গুরুত্ব অনেক তা বলে প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
একজন নারীর মা হওয়ার পূর্বে যেমন কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকে তেমনই মা হওয়ার পর সে দায়িত্ব আরো বেড়ে যায়।অনেক নতুন মায়েরা তাদের এই দায়িত্ব সম্পর্কে অবগত থাকে না।তাদের জন্য মূলত এই কনটেন্ট টি।
এই কনটেন্টে লেখক ইসলামে মায়ের অধিকার,মা হিসেবে একজন নারীর দায়িত্ব,সন্তানের জন্য আদর্শবান পিতা নির্বাচন, সব অবস্থায় সন্তানের রক্ষণাবেক্ষণ করা, দীনি ইলম দেওয়া ও সেই অনুযায়ী কাজ করতে উৎসাহী করা সবশেষে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সন্তানের তত্বাবধান করার সম্পর্কে ও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।যা একজন মায়ের জন্য জানা অতিব জরুরি।
ইসলামে মায়ের অধিকার পিতার অধিকার থেকেও বেশি এবং এ সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান প্রতিটি মায়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, “তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত না করতে এবং পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে” (সূরা আল-ইসরা: ২৩)।
সন্তানকে সঠিক দিকনির্দেশনা ও ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান করলে তারা ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফল হতে পারে এবং মা-বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে সক্ষম হয়।
মায়েদের সচেতন হওয়া এবং তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে জেনে তা পালন করা জরুরি। এমন সচেতনতামূলক কনটেন্ট নারীদের তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে এবং একটি সুন্দর ও ধার্মিক সমাজ গঠনে সহায়ক হবে।
মা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম শব্দ। ইসলামে মা তথা নারীর অধিক মর্যাদা ও সম্মানের কথা বলা হয়েছে।সন্তান লালন পালনে নারীকে সর্বপ্রথম পিতা নির্বাচনে কয়েকটি জিনিস মাথায় রেখে নির্বাচন করা উচিত যাতে করে সন্তান সঠিক নির্দেশনা পেতে পারে। ইসলামিক বিধি নিষেধ মোতাবেক সন্তান লালন পালন করলে দুনিয়া ও আখেরাতে পিতা মাতার জন্য কল্যান, সুখ ও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে।
মা আমার জান্নাত।
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ খুবই চমৎকার একটি কন্টেন্ট।
বেঁচে থাকুক পৃথিবীর সকল মা।
ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে মায়ের অধিকার ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করার জন্য। কনটেন্টি সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কন্টেন্টিতে নারীদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।
কন্টেন্টটি পড়ে আমার উপকার হলো।
ধন্যবাদ লেখককে।
ইসলাম নারীদেরকে যে পরিমাণ সম্মান দিয়েছে তা অন্যান্য ধর্মে দেয়নি | মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত | একজন মা ই পারে তার সন্তানকে সঠিকভাবে সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে গড়ে তুলতে মাকে দেখেই একজন সন্তান সর্বপ্রথম কথা বলা শেখে |উপরোক্ত কন্টেন্টে একজন নারীর মা হিসেবে বেশ কিছু দায়িত্ব এবং কর্তব্যের কথা খুব গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা হয়েছে। যার মধ্যে, সতর্কতার সাথে সন্তানের বাবা নির্বাচন, ভ্রুণ অবস্থায় রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে সন্তানের প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় উল্লেখযোগ্য।
সবচেয়ে প্রশংসনীয় অংশটি হলো পুরো কন্টেন্টেই একটি ইসলামিক দৃষ্টিকোণ লক্ষ্য করা যায় । লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
একজন রক্ষণশীল আদর্শ নারী সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার ও পূর্ণ কর্তৃত্ব রাখতে পারে সে হল তার সন্তান।
একজন নারীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের প্রথম ধাপ হলো তার বর নির্বাচন করা।বর নির্বাচনের ধাপ বা ৩টি; ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি।তাই কোনো নারী যেন তার জীবন সঙ্গী নির্বাচনের সময় সে ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি গুন দেখে সেই ব্যক্তিকে তার স্বামী হিসাবে গ্রহণ করেন। কারণ আপনার শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার জন্য এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার এবং এই সন্তানের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন।
আল্লাহ তা’আলা নারী-পুরুষকে শারীরিক ভিন্নতা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ যেমন শরীরিক ভিন্নতা দিয়েছেন ঠিক তেমনি নারী পুরুষের দায়িত্ব ও কর্তব্যতে দিয়েছেন ভিন্নতা। পুরুষ নারীর চেয়ে শারীরিক দিক দিয়ে বেশি শক্তিশালী এবং আল্লাহ তা’আলা জীবিকার সম্পূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছেন পুরুষদের উপর। অন্যদিকে ইসলামে জীবিকার দায়িত্ব নারীদের উপর দেওয়া হয়নি। কিন্তু নারীদের উপর এক মহান দায়িত্ব অর্পিত আছে। তাদের প্রথম দায়িত্ব হলো তাদের সন্তানদের সঠিক রূপে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে তৈরি করা। সন্তানদের উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন মানুষ তৈরীর ক্ষেত্রে একজন নারীকে প্রথমে সন্তানের পিতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে দক্ষ হওয়া উচিত। এরপর সন্তান ভ্রুন অবস্থায় থাকা থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে তার রক্ষণাবেক্ষণ, যত্ন, সঠিক দ্বীনি শিক্ষা, তাওহীদের ওপর প্রতিষ্ঠিত করতে একজন মাকে অনেক ত্যাগ কষ্ট স্বীকার করতে হয়। তাই ইসলাম নারীকে দিয়েছে উচ্চ মর্যাদা। মায়ের পায়ের নিচে ঘোষণা করেছে সন্তানের বেহেশত।
“মা” ছোট কথার মধ্যে হাজার অনুভূতি। মা হচ্ছে আমাদের প্রথম ভালবাসা। ইসলামে একজন সন্তানের জন্য প্রথম হক আদায়ে ব্যাপারে আদেশ করা হয়েছে,তিনিই হচ্ছেন মা।আল্লাহর রাসূল (সা:) তিনবার মায়ের কথা বলছেন,একবার বাবা বলেছেন।আমরা আমাদের সব টুকু দিয়ে হলেও মায়ের হক আদায়ের চেষ্টা করা উচিত। এই কনটেন্টটিতে মায়ের সম্পর্কে অনেক লিখেছেন।
মা খুব ছোট্ট একটা শব্দ। কিন্তু এই শব্দের পরিধি এত ব্যাপক যে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। সন্তান লালন পালনে মায়ের ভূমিকা ই প্রধান। ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার । আল্লাহ তা’য়ালার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হলো মায়ের।
যে নারী তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানে এবং তার উপর অর্পিত আমানতকে অনুধাবন করে; যে নিজের পথ দেখতে পায় এবং অন্য কেও পথ দেখাতে পারে ,আর এ ক্ষেত্রে সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার রাখে তা হল তার সন্তান । যার প্রতি পরিপূর্ণ দায়িত্ব- কর্তব্য পালন করার পরই আল্লাহ্ চাইলে নিজেকে একজন সার্থক মা হিসেবে নিজেকে দেখতে পাবেন ।
এসব দায়িত্ব ও কর্তব্যের গভীরতাই জোর দিয়ে থাকে যে, মা হলেন শিশুর পরিচর্যাকারিনী, লালনপালনকারিনী, তত্ত্বাবধায়ক, শিক্ষিকা, পরিচালিকা ও সম্পাদিকা। তিনি হলেন একাধারে জ্ঞানীদের জননী, কীর্তিমানদের লালনপালনকারিনী ও শিক্ষিকা, শ্রমিক ও কৃষকের প্রশিক্ষক, বীর পুরুষ তৈরির কারিগর এবং মহৎ গুণাবলি রোপণকারিনী। এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর ব্যবস্থাপনা মোটেই সহজ কাজ নয়—যেমনটি অনেক মায়েরা ভাবেন— বরং তিনি হলেন পৃথিবীর বুকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এর কারণ হল, মহৎ ব্যক্তি, আলেম-জ্ঞানী, মুজাহিদ (আল্লাহর পথে জিহাদকারী), দা‘ঈ (আল্লাহর পথে আহ্বানকারী) এবং সৎকর্মশীলদের কারও আবির্ভাব হত না, যদি না তার পিছনে প্রশিক্ষক জ্ঞানী মায়েরা না থাকতেন।
প্রত্যেক মায়েদের দায়িত্ব হচ্ছে তার সন্তানকে সুপথে পরিচালনা করা। আর ছোট বেলার সময়টা শিশুরা সম্পূর্ণ মায়েদের ওপরই নির্ভর করে থাকে, তাই মায়েদের জন্য সহজেই শিশুদের সঠিক পথে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। যে নারী তার নিজের জন্য সঠিক পথ বেছে নিতে পারে, সে অবশ্যই তার সন্তানকেও সঠিক পথে পরিচালিত করবে। আর মায়েদের দায়িত্ব হচ্ছে শিশুদের ইসলামের ওপর গড়ে তোলা। পরবর্তীকালে হেদায়েতের মালিক নিশ্চয়ই মহান রাব্বুল আল-আমিন।
মা হিসেবে নারী অনন্যা। অসাধারণ কন্টেন্ট। নারীর মর্যাদা কতটুকু তা এই কন্টেন্টে পরিষ্কারভাবে তুলে ধরেছে।
ইসলামে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অধিকারের পরেই একজন মাকে করা হয়েছে সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী । আল্লাহ তায়ালা সবার জন্য মাকে এক নেয়ামত হিসেবে পাঠিয়েছেন। একজন মা তার সন্তানকে পৃথিবীতে আনতে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়। বিজ্ঞান বলেছে, প্রসবের সময় একজন মা দশটি হাড় একসঙ্গে ভেঙ্গে যাওয়ার চেয়েও বেশি ব্যাথা সহ্য করে। একজন মানুষ সর্বোচ্চ ৪৫ ইউনিট পর্যন্ত ব্যাথা সহ্য করার ক্ষমতা রাখে । কিন্তু একজন মা! প্রসবকালে ৫৭ ইউনিটের চেয়েও বেশি ব্যাথা সহ্য করে। পৃথিবীতে এই ব্যাথা শুধু একজন মা-ই সহ্য করতে পারেন,অন্য কেউ নন। একজন শিশুকে ভূমিষ্ঠ করার পর থেকে শুরু করে বড় হওয়া পর্যন্ত একজন মায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি । এজন্য
✨️হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন , মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত।
✨️ তিনি আরো বলেছেন , পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন ।
একজন মা যদি তার সন্তানকে ধর্মীয় অনুশাসন এবং বিধি-বিধান মেনে সঠিক দিক নির্দেশনায় লালন পালন করেন তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনের সফলকাম হবে এবং মা-বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে সক্ষম হবে । নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনতামূলক সুন্দর একটি কনটেন্ট লিপিবদ্ধ করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
আল্লাহ তাআলা ইসলামে নারীদেরকে অনেক উচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। নারীদেরকে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হয়। আর এই নারী যখন মা হয় তখন তার দায়িত্ব আরো কয়েকগুণ বেড়ে যায়। একজন মাই তার সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। মা তার সন্তানের শিক্ষার হাতে খড়ি, শিষ্টাচার, আল্লাহ ভীতি, পরোপকারী মনোভাব, ন্যায়নীতি ইত্যাদি শিখানোর দায়িত্ব পালন করে। এই কনটেন্টটিতে নারী এবং মায়েদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে যা সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে ধন্যবাদ এই কনটেন্টের মাধ্যমে নারীদের গুরুত্ব সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য।
মা হিসেবে নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য” বিষয়ক লেখাটি ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে খুবই অনুপ্রেরণাদায়ক।
মায়েরা শুধু সন্তানদের লালন-পালন করেই তাদের কর্তব্য সম্পন্ন করেন না, বরং তারা সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমেও ইসলামের মূলনীতি অনুসারে তাদের জীবনকে আলোকিত করেন।রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “জান্নাত মায়েদের পদতলে,” যা মা হিসেবে নারীদের অসামান্য মর্যাদা ও গুরুত্ব প্রকাশ করে। ইসলামের আলোকে মায়ের গুরুত্ব ও দায়িত্ব সম্পর্কে আপনার বিশ্লেষণ সত্যিই প্রশংসনীয়।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবীতে মায়ের মাধ্যমে পৃথিবীতে মানুষ জাতির বংশ বিস্তারের ধারা অব্যহত রেখেছেন। একজন নারীর মাতৃগর্ভে সন্তান আসার পর থেকেই কঠিন সময়ের মধ্যদিয়ে অতিক্রম করতে হয়। সন্তান গর্ভে থাকাকালীন সময় বিভিন্ন স্তরে মাকে বিভিন্ন কষ্ট সহ্য করতে হয় এমনকি সন্তান জন্মগ্রহন করার সময় একটি মানবদেহে ৩২ টি হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার মত কষ্ট সহ্য করে একটি সন্তানকে দুনিয়ার আলো দেখায় মা। শিশু জন্মের পর থেকেই মায়ের দায়িত্ব আরো অনেক গুন বেড়ে যায় যা রাসূল সাঃ থেকে আমরা জানতে পারি যে নিজেদের শরীরের চামড়া দিয়ে জুতা বানিয়ে দিলে ওই জুতা কিয়ামত পর্যন্ত মা পরে থাকলেও একটি ফোটা দুধের ঋন পরিশোধ হবে না। এ কথা দ্বারা আমরা বুঝতে পারি যে একজন মা সন্তান গর্ভধারণ থেকে লালন পালন করে বড় করার পিছনে কত বেশি দায়িত্ব পালন করেন।
মায়ের অধিকার এবং মর্যাদা ইসলাম দিয়েছেন সৃষ্টির শুরু থেকেই। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মায়ের অধিকারের বিষয়ে কোন ছাড় দেননি এমন কি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কোরআনের বিভিন্ন জায়গায় পিতা মাতার হকের কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন। রাসূল (সাঃ) কে প্রশ্ন করা হলে তিনি মায়ের অধিকারের কথা তিন বার বলেছেন তারপর পিতার কথা বলেছেন। সুতরাং মায়ের অধিকারের গুরুত্ব অপরিসীম।কন্টেন্টটি অসাধারণ একটা বিষয় নিয়ে আলোক পাত করেছেন লেখক। সাধুবাদ জানাই।
ইসলাম নারীদেরকে যে পরিমাণ সম্মান দিয়েছে তা অন্যান্য কোনো ধর্মে দেয়া হয়নি | আল্লাহর অধিকারের পরে সবচেয়ে বড় অধিকার হলো মায়ের অধিকার।আর সন্তান আল্লাহ তায়ালার এক অশেষ নেয়ামত। এই নেয়ামতকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা একজন মায়ের গুরুদায়িত্ব। জন্মের আগে থেকে শুরু হয় এ দায়িত্ব। প্রথম ধাপ হল তার সন্তানের পিতা নির্বাচনের জটিল ধাপ বা পর্যায়। মাপকাঠি তিনটি জিনিস: ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি, যখন একজন ব্যক্তির মধ্যে এই তিনটি জিনিস দেখতে পাবেন তখন তাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করা যেতে পারে।মা একজন সন্তানকে কিভাবে লালন পালন করবে তার জন্য ইসলামে রয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা।এই দিকনির্দেশনা অনুযায়ী একজন মা যদি তার সন্তানকে ইসলামি রীতিনীতি অনুযায়ী সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে। কন্টেন্টটি আমারজন্য উপকারী ছিলো। ধন্যবাদ লেখককে। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎভাবে লালন-পালন করার জন্য তৌফিক দান করুন এবং এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সম্মান দান করুন। আমীন
A woman is the powerhouse for her family. She can do anything for the people related to them.
This article is very helpful specially to them who become mother recently. Well presented.
মা খুব ছোট্ট একটা শব্দ। কিন্তু এই শব্দের পরিধি এত ব্যাপক যে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। সন্তান লালন পালনে মায়ের ভূমিকা ই প্রধান। ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার । আল্লাহ তা’য়ালার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হলো মায়ের।ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার; বরং আল্লাহ তা‘আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:• “তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন তিনি ব্যতীত অন্য কারও ইবাদত করতে এবং পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে। তাদের একজন অথবা উভয়েই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদেরকে ‘উফ্’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না; তাদের সাথে সম্মানসূচক কথা বল। মমতাবেশে তাদের প্রতি নম্রতার পাখা অবনমিত করবে এবং বলবে, ‘হে আমার প্রতিপালক! তাদের প্রতি দয়া কর, যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন’।” – ( সূরা আল-ইসরা: ২৩ -২৪ )
এই কনটেন্টটিতে নারী এবং মায়েদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে যা সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে ধন্যবাদ এই কনটেন্টের মাধ্যমে নারীদের গুরুত্ব সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য।
ইসলামে মা হিসেবে নারীদের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো সন্তানের সঠিক লালন-পালন, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষাদান, আদর্শ উপস্থাপন, শিক্ষা ও জ্ঞান প্রদান, দৈনন্দিন যত্ন নেয়া, এবং সন্তানদের জন্য দোয়া ও উৎসাহ প্রদান। মায়ের মর্যাদা ইসলামে অত্যন্ত উচ্চ এবং তাদের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানজনক বলে বিবেচিত।একজন মা যদি তার সন্তান কে সু সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে পারে তার জন্য রয়েছে ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে অনাবিল সুখ ও পরম শান্তি।
সমাজে নারী হিসেবে আমাদের বিভিন্ন দায়িত্ব কর্তব্য রয়েছে। পুরুষ দের জন্য যেমন দায়িত্ব রয়েছে তার পরিবারের জন্য উপার্জন করা তেমনি একজন নারীর অ দায়িত্ব হচ্ছে তার সংসার দেখে রাখা, তার সন্তানদের সঠিকভাবে লালন পালন করা। কন্টেন্ট টিতে একজন নারীর দায়িত্ব কর্তব্য বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে যা নিজের মধ্যে বাস্তবায়িত করতে পারলে একজন নারী দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম হবে ইনশাআল্লাহ।
সন্তান লালন পালনের দিক থেকে একজন মা-ই খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে । সন্তান পৃথিবীতে আসার পর সন্তানের সঠিক পরিচর্যা সুস্থতা ও সুসাস্থ্য সব কিছুর দায়িত্ব মায়ের উপর পড়ে। একজন মা-ই পারে সন্তানকে সুশিক্ষা দিয়ে আদর্শ সন্তান হিসাবে ইহকালিন ও পরকালিন জীবনে আলোকিত করতে।এ কন্টেন্ট টিতে মায়েদের দায়িত্ব সম্পর্কে বিশাদ ভাবে আলোচনা করা হল।আমাদের মায়েদের জন্য একন্টেন্ট খুবই উপকারী হবে বলে আমি মনে করি। তাই আমাদের সকলের এ কন্টেন্ট টি পড়া উচিত। আমাদের এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য,লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইসলাম নারীদের এমন সম্মান দিয়েছেন যা অর্জন করতে পারলে নারী পরকালে জান্নাত লাভ করতে পারে। তার মধ্যে একটি হল মাতৃত্ব। একজন মা সন্তানকে লালন পালন করে, সন্তানের ভাল খারাপ খেয়াল রাখে।একজন নারী ই পারে একটি শ্রেষ্ঠ সন্তান উপহার দিতে।
এই প্রবন্ধটি আমাকে ইসলামে দুর্বলদের প্রতি দয়া ও নারীর দায়িত্ব সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে সাহায্য করেছে। প্রবন্ধটি পড়ে বুঝতে পারলাম যে, আল্লাহ পুরুষ ও নারীকে সৃষ্টিগতভাবে ভিন্ন ভিন্ন গুণাবলী দিয়েছেন এবং তাদের জন্য উপযুক্ত দায়িত্ব নির্ধারণ করেছেন।আল্লাহ সৃষ্টিগতভাবে পুরুষকে বেশি শক্তি দিয়েছেন, ফলে তাকে জীবিকা আয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন। নারীর ওপর জীবিকা আয়ের দায়িত্ব না থাকলেও সন্তান লালন-পালনের গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন। একজন নারীর সঠিক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করার জন্য রক্ষণশীল আদর্শ মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের পিতা বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ধর্ম, চরিত্র এবং বুদ্ধি মাপকাঠি হিসেবে বিবেচিত। এই মাপকাঠি মেনে চললে একজন নারী সঠিকভাবে তার সন্তানকে ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে।
কথায় আছে একটি নারীর নারী হবার পূর্ণতা পায় সে মা হওয়ার পর। ইসলামে নারীদেরকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান দেয়া হয়েছে। একজন আদর্শবান নারী যিনি তার সন্তানদের পিতা নির্বাচনে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ধাপে অর্থাৎ বিবাহের ক্ষেত্রে ধর্ম , চরিত্র ও বুদ্ধিমান স্বামী হিসেবে গ্রহণ করে অবশ্যই তিনি উত্তম সন্তানের মা হওয়ার পথে এগিয়ে থাকবে। আর একজন আদর্শবান এবং দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পন্ন নারী পারে ইসলামী বিধি-বিধান মেনে তার সন্তানকে পরিপূর্ণরূপে ও উত্তমরূপে তৈরি করতে। উক্ত কনটেন্টটিতে মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও ইসলামের মায়ের অধিকার সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
‘মা’, এই ছোট একটি শব্দের মধ্যে রয়েছে অনেক আদর, স্নেহ, ভালোবাসা, মায়া, মমতা।মহান আল্লাহ তয়ালা নারীদের অর্থ উপার্জন এর দায়িত্ব দেননি, দিয়েছেন সঠিক ভাবে সন্তান লালন পালনের এক গুরু দায়িত্ব।
রক্ষণশীল আদর্শের প্রয়োজন নারীর, যে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য জানে এবং তার উপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তা উপলব্ধি করে; যিনি নিজের পথ দেখেন এবং অন্যকে পথ দেখাতে পারেন এবং এক্ষেত্রে প্রথম সে সবার আগে যার ওপর পূর্ণ অধিকার যার উপর তার পূর্ণ কর্তৃত্ব রয়েছে তা হল তার সন্তান। আল্লাহ চাইলে সব দায়িত্ব পালন করার পর আপনি নিজেকে একজন ভালো মা হিসেবে দেখতে পাবেন।
নারীর এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কর্তব্যের সূচনার প্রথম ধাপ হল তার সন্তানদের পিতা নির্বাচন। শিশুকে সঠিক ইসলামী বিধি-বিধানে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সন্তান আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে আসা সবচেয়ে বড় নেয়ামত। বাবা মায়ের কাছে তারা আমানত। একজন মায়ের প্রধান দায়িত্ব হল এই আমানতের রক্ষণাবেক্ষণ করা। সন্তানকে সঠিক দ্বীনি শিক্ষা দেওয়া, আদর যত্ন করে বড় করে তোলা, ভালো-মন্দের খেয়াল রাখা, পরিচর্যা করা, নীতি নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়া সর্বোপরি রাসুলের উম্মত হিসেবে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব সর্বপ্রথম অর্পিত হয় একজন মায়ের উপর। মা ই হল সন্তানের প্রথম বিদ্যালয়। সন্তানকে গড়ে তোলার জন্য মায়ের ভূমিকা যেমন অপরিসীম তেমন আল্লাহর কাছে মায়ের মর্যাদাও অনেক অনেক বেশি। একজন মা যদি তার সন্তান কে সু সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে পারে তার জন্য রয়েছে ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে অনাবিল সুখ ও পরম শান্তি।
ইসলামে “মা” হিসেবে নারীদের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো সন্তানের সঠিক লালন-পালন, ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষাদান,দৈনন্দিন যত্ন নেয়া এবং সন্তানদের জন্য দোয়া ও উৎসাহ প্রদান করা।
মায়ের মর্যাদা ইসলামে অত্যন্ত উচ্চ এবং তাঁদের দায়িত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্মানজনক বলে বিবেচিত।
একজন মা যদি তাঁর সন্তান কে সু-সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে তাঁর জন্য রয়েছে ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে অনাবিল সুখ ও পরম শান্তি।
উপরোক্ত কনটেন্ট-টি সময়োপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট।
” মা” পৃথিবীতে সবচেয়ে ছোট কিন্তু মধুর শব্দ।’ মা’ কে মহান আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বেশি মর্যাদা দান করেছেন।কারণ মা কে তার সন্তানের জন্য অনেক ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করতে হয়।সন্তান সঠিকভাবে লালন-পালন করা মায়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।সন্তানের প্রতি মায়ের কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে যা এই কনটেন্টে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলা হয়েছে।
ইসলামে মায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত।একজন সন্তানকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে মায়ের অনবদ্য ভূমিকা রয়েছে।কারণ মা কে তার সন্তানের জন্য অনেক ত্যাগ ও কষ্ট স্বীকার করতে হয়।উক্ত কনটেন্টটিতে মা হিসেবে নারীর দায়িত্ব ও ইসলামের মায়ের অধিকার সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আল্লাহ তায়ালার অধিকারের পরে সবচেয়ে বড় অধিকার হলো মায়ের। আর এই কারণে বলা হয়েছে, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।একজন মায়ে পারে সর্বগুণে গুণান্বিত হয়ে সমস্ত দায়িত্ব-কর্তব্য মাথায় নিয়ে তার সন্তানকে ইসলামী বিধিবিধান অনুযায়ী সঠিকভাবে লালন পালন করে গড়ে তুলতে। মা হলেন শিশুর পরিচর্যা কারিণী, লালন-পালনকারিনী, তও্বাবধায়ক,শিক্ষিকা,পরিচালিকা, ও সম্পাদিকা।তিনি হলেন একাধারে জ্ঞানীদের জননী, কীর্তিমানদের লালনপালনকারী ও শিক্ষিকা।একজন মাই পারে তার সন্তানকে ধর্মীয় গুণে সঠিক মানুষ করে করে তুলতে। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিম নারীকে তার সন্তানকে সৎ ভাবে লালন পালন করার জন্য তৌফিক দান করুক, এই সন্তান তাকে দুনিয়া ও আখেরাতের শান্তি ও সম্মান দান করুক।
একজন নারীর জন্য মা হতে পারা আল্লাহর সবচেয়ে বড় নিয়ামত। আর মা হিসেবে নারীকে অনেক দায়িত্ব পালন করতে হয়। সন্তানের জন্য সঠিক পিতা নির্বাচন থেকে শুরু করে সন্তানকে সুশিক্ষায় মানুষ করা পর্যন্ত। আর ইসলাম নারীকে মা হিসেবে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। তাই একজন নারী মা হিসেবে সবচেয়ে বেশি দায়িত্বশীল।
ইসলামে মায়ের জন্য রয়েছে বড় ধরনের অধিকার, আল্লাহ তা’আলার অধিকারের পরেই সবচেয়ে বড় অধিকার হল মায়ের।একজন নারী পারেন তার সমস্ত গুণগুলোকে প্রয়োগ করে মা হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলোকে মাথায় রেখে ইসলামী বিধিবিধানে তার সন্তানকে লালন পালন করতে।একজন মা যদি তার সন্তানকে ধর্মিয় অনুশাসন এবং বিধিবিধান মেনে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সৎভাবে লালন পালন করে তাহলে সেই সন্তান ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে সফলকাম হবে এবং মা বাবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে সক্ষম হবে।ইসলাম নারীদেরকে অনেক উচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। একজন নারী ভবিষ্যতে একজন মা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। মা হিসেবে যেমন নারীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তেমনি তাদের অনেক আধিকারও রয়েছে, যা এই কনটেন্টে সুন্দর করে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে
একজন মা হলেন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক।সন্তান লালন পালন করতে একজন মায়ের ভূমিকা অপরিসীম। মা তার সন্তানকে ছোট থেকেই ধর্মীয় ও সামাজিক শিক্ষা দিয়ে বড় করে তোলে।তেমনি মা হিসাবে নারীদের কিছু অধিকার ও আছে যা এই লেখাতে সাবলীল ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
মা এমন একজন ব্যক্তি যার কোন ব্যাখ্যা হয় না, কোন কিছুর সাথে যার তুলনা চলে না। তাইতো ইসলামে স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু তা’য়ালা মাকে বাবার চাইতে তিন গুণ বেশি মর্যাদা দান করেছেন। একজন মা হাজারো দুঃখ কষ্ট সহ্য করে সন্তান জন্ম দেন অথচ সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া সন্তানের মুখের দিকে চাইলে মূহুর্তেই পাহাড় সম দুঃখ কষ্টের কথা বেমালুম ভুলে যায়। সন্তান জন্ম দান থেকে শুরু করে,তাকে লালনপালন, দ্বীন শিক্ষা দেওয়া সর্বোপরি একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একজন মায়ের ভুমিকা অপরিসীম। প্রতিটা সন্তানের জন্য মা হচ্ছেন তার প্রাথমিক বিদ্যালয়। কিভাবে একজন মা তার সন্তানকে ইসলামী মাইন্ড অনুযায়ী গড়ে তুলতে পারে সেই টিপস গুলো এই কন্টেন্টে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন প্রতিটা সন্তানকে তার বাবা মায়ের চক্ষু শীতল বানিয়ে দিন এবং দুনিয়া ও আখেরাতে নাজাতের উসিলা হিসেবে কবুল করুন।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।