ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের উত্তরভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন। জোনগুলোকে ছকাবদ্ধ করা হলো:
জোন বা অঞ্চল | আওতাভূক্ত ওয়ার্ডসমূহ | ওয়ার্ডের আওতাভূক্ত এলাকার নাম | এলাকার আয়তন |
জোন বা অঞ্চল-০১ | ওয়ার্ড-০১, ওয়ার্ড-১৭ | উত্তরা মডেল টাউন, খিলক্ষেত, নিকুঞ্জ ১ ও ২, কুড়িল, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা | ১১.৫৭০ বর্গ কিলোমিটার |
জোন বা অঞ্চল-০২ | ওয়ার্ড-০২, ওয়ার্ড-০৩, ওয়ার্ড-০৪, ওয়ার্ড-০৫, ওয়ার্ড-০৬, ওয়ার্ড-০৭, ওয়ার্ড-০৮, ওয়ার্ড-১৫ | মিরপুর-১২, মিরপুর সিরামিক, মিরপুর-১০, মিরপুর-১৪, বিষটেকি, মিরপুর-১১, বাউনিয়াবাদ, মিরপুর-৬, মিরপুর-৭, পল্লবী, মিরপুর-২, রূপনগর, গভ. হাউজিং এস্টেট, মিরপুর-১, বক্সনগর, চিড়িয়াখানা, বোটানিক্যাল গার্ডেন, ভাষানটেক, মাটিকাটা, মানিকদি, বারেনটেক | ২১.৩১৭ বর্গ কিলোমিটার |
জোন বা অঞ্চল-০৩ | ওয়ার্ড-১৮, ওয়ার্ড-১৯, ওয়ার্ড-২০, ওয়ার্ড-২১, ওয়ার্ড-২২, ওয়ার্ড-২৩, ওয়ার্ড-২৪, ওয়ার্ড-২৫, ওয়ার্ড-৩৫, ওয়ার্ড-৩৬ | বারিধারা আবাসিক এলাকা আই এবং কে ব্লক (১৯৮০ সনে প্রকাশিত গেজেট অনুসারে), কালাচাঁদপুর, নদ্দা, শাহাজাদপুর (ক, খ ও গ) । বনানী, গুলশান ১ ও ২, নিকেতন, গুলশান সুইপার কলোনী (১), কড়াইল, মহাখালী। উত্তর বাড্ডা, দক্ষিণ বাড্ডা, মধ্য বাড্ডা, পূর্ব মেরুল বাড্ডা, পশ্চিম মিরুল বাড্ডা গপিপাড়া বাড্ডা। রামপুরা, উলন, বাগিচার টেক, নাছিরের টেক, ওমর আলী লেন, পশ্চিম হাজী পাড়া । খিলগাঁও ‘বি’ জোন, খিলগাঁও পূর্ব হাজীপাড়া, মালিবাগ চৌধুরী পাড়া (নূর মসজিদের উত্তর মহল্লা সহ), মালিবাগ এবং মালিবাগ বাজার রোড, (সবুজবাগ অংশ)। তেজগাঁও শিল্প এলাকা। নাখাল পাড়া, আরজত পাড়া, সিভিল এভিয়েশন ষ্টাফ কোয়ার্টার। বড় মগবাজার, দিলু রোড, নিউ ইস্কাটন রোড, পশ্চিম মালিবাগ, মধ্য পেয়ারাবাগ ও গ্রীনওয়ে, উত্তর নয়া টোলা প্রথম ভাগ। মিরেরটেক, মিরবাগ, মধুবাগ, উত্তর নয়াটোলা দ্বিতীয় ভাগ, পূর্ব নয়াটোলা, দক্ষিণ নয়াটোলা, মগবাজার ওয়ারলেস কলোনী। | ১৮.৯৮৭ বর্গ কিলোমিটার |
জোন বা অঞ্চল-০৪ | ওয়ার্ড-০৯, ওয়ার্ড-১০, ওয়ার্ড-১১, ওয়ার্ড-১২, ওয়ার্ড-১৩, ওয়ার্ড-১৪, ওয়ার্ড-১৬ | বাগবাড়ী, হরিরামপুর, জহরাবাদ, বাজার পাড়া, বর্ধনবাড়ী, গোলারটেক, ছোটদিয়াবাড়ী জাহানাবাদ, কোটবাড়ী, আনন্দ নগর। গাবতলী জমিদারবাড়ী (হাছনাবাদ), গাবতলী ১ম, ২য় ও ৩য় কলোনী, গৈদারটেক, দারুস সালাম। কল্যাণপুর, পাইক পাড়া। আহম্মেদ নগর, দক্ষিণ বিশিল, শাহআলী বাগ, কালওয়ালা পাড়া, পাইকপাড়া ষ্টাফ কোয়ার্টার, শিক্ষা বোর্ড ষ্টাফ কোয়ার্টার এবং ওয়াকাপ কলোনী টোলারবাগ, বিএডিসি ষ্টাফ কোয়ার্টার। বড় বাগ, পীরের বাগ, মনিপুর। কাজী পাড়া, শেওড়া পাড়া, সেনপাড়া পর্বতা। ইব্রাহীমপুর, কাফরুল। | ১১.৯৬২ বর্গ কিলোমিটার |
জোন বা অঞ্চল-০৫ | ওয়ার্ড-২৬, ওয়ার্ড-২৭, ওয়ার্ড-২৮, ওয়ার্ড-২৯, ওয়ার্ড-৩০, ওয়ার্ড-৩১, ওয়ার্ড-৩২, ওয়ার্ড-৩৩, ওয়ার্ড-৩৪ | কাওরান বাজার, তেজতরী পাড়া, তেজকুনী পাড়া, রেলওয়ে কলোনী। রাজা বাজার, ইন্দিরা রোড, মনিপুরী পাড়া, শেরে বাংলা নগর, গ্রীন রোড। আগারগাঁও ষ্টাফ কোয়ার্টার, পশ্চিম আগারগাঁও, কাফরুল, তালতলা স্টাফ কোয়ার্টার, শ্যামলী রোড নং- ১, মহাকাশ বিজ্ঞান ভবন জি টাইপ। মোহাম্মদপুর ব্লক-এফ, মোহাম্মদপুর ব্লক-সি, জহুরী মহল্লা। শ্যামলী রিং রোড, আদাবর, নজরুল বাগ, পি সি কালচার হাউজিং সোসাইটি, বায়তুল আমান ও শেখেরটেক । মোহাম্মপুর ব্লক-ডি- ১, ২, ৩, ৪ ও ৫, আযম রোড, জাকির হুসেন রোড, ব্লক-ই, কাজী নজরুল ইসলাম রোড, ব্লক- ই। লালমাটিয়া ব্লক- এ, বি, সি, ডি, ই, এফ ও জি, নিউ কলোনী আসাদ গেট, খিলজী রোড, বাবর রোড, ব্লক- বি, গজনবী রোড ও হুমায়ুন রোড, রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর ব্লক-এ, আসাদ এ্যাভিনিউ, ইকবাল রোড, স্যার সৈয়দ রোড, আওরঙ্গজেব রোড, পিসি কালচার (পার্ক) । বসিলা, ওয়াশপুর, কাটাসুর, গ্রাফিক আর্টস ও শারীরিক শিক্ষা কলেজ, মোহাম্মদদিয়া হাউজিং সোসাইটি, বাঁশবাড়ী। জাফরাবাদ, উত্তর সুলতানগঞ্জ, রাজমূশুরী জাফরাবাদ, রায়ের বাজার, বিবির বাজার, শংকর, পূর্ব রায়ের বাজার, মধু বাজার ও পশ্চিম ধানমন্ডি। | ১৮.৮০২ বর্গ কিলোমিটার |
জোন বা অঞ্চল-০৬ | ওয়ার্ড-৫১, ওয়ার্ড-৫২, ওয়ার্ড-৫৩, ওয়ার্ড-৫৪, | উত্তরা মডেল টাউন ১১ হতে ১৪নং সেক্টর, বাইলজুড়ী (আংশিক)।বাইলজুড়ী (আংশিক), বাউনিয়া (আংশিক), দলিপাড়া, আহালিয়া, পাকুড়িয়া, বাদালদি, উলুদাহা, চান্দুরা, তাফলিয়া, মান্দুরা, ষোলাহাটি।নলভোগ, নয়ানগর, শুক্রভাঙ্গা, ধরাঙ্গারটেক, পুরানকালিয়া, শেখদিরটেক, দিয়াবাড়ী, তারারটেক, নিমতলীরটেক, চন্ডালভোগ, রানাভোলা (আংশিক), ফুলবাড়িয়া, ধউর (আংশিক), বামনারটেক।রোশাদিয়া (আংশিক), কামারপাড়া, কালিয়ারটেক, খায়েরটেক, ভাটুলিয়া, নয়ানীচালা, রাজাবাড়ী, ধউর (আংশিক), আশুতিয়া, গ্রাম ভাটুলিয়া। | |
জোন বা অঞ্চল-০৭ | ওয়ার্ড-৪৭, ওয়ার্ড-৪৮, ওয়ার্ড-৪৯, ওয়ার্ড-৫০, | ফায়দাবাদ, কোটবাড়ী, মৌশাইর ও চালাবন।দক্ষিণখান, সোনার খোলা, হলান, আনল, বরুয়া ও জামুন।কাওলার, আশকোনা ও গাওয়াইর।মোল্লারটেক, ইরশাল ও আজমপুর। | |
জোন বা অঞ্চল-০৮ | ওয়ার্ড-৪৪, ওয়ার্ড-৪৫, ওয়ার্ড-৪৬, | আমাইয়া, বড়বাড়ী, চামুরখান, কাঁচকুড়া, স্নানঘাটা, ভাটুরিয়া, পলাশিয়া, ছোট পলাশিয়া, পোড়াদিয়া, রাতুটি, ভারারদি, আক্তারটেক, বাওথার, বেতুলী, করিমের বাগ ও দোবাদিয়া।উত্তরখান (দক্ষিণ অংশ) ও উত্তরখান (উত্তর অংশ)।বাবুর পাড়া, বড়বাগ, ওজা পাড়া, রাজাবাড়ী, মুন্ডা, পুলার টেক, ভাটুলিয়া, মাউছাইদ, বাদুরী পাড়া, চানপাড়া, ফৌজারবাড়ী, গোবিন্দপুর, খঞ্জুরদিয়া, কমুদ খোলা, মৈনারটেক, নিন্নিরটেক, নোয়াখোলা, সাওরারটেক ও উজানপুর। | |
জোন বা অঞ্চল-০৯ | ওয়ার্ড-৩৯, ওয়ার্ড-৪০, ওয়ার্ড-৪৩, | নূরেরচালা পশ্চিম, নূরেরচালা পূর্ব, খিলবাড়িরটেক পশ্চিম ও খিলবাড়িরটেক পূর্ব।ভাটারা (আংশিক), ছোলমাইদ, নয়ানগর উত্তর ও নয়ানগর দক্ষিণ। তলনা, ঢেলনা, নকুনী, মৈঞ্জারটেক, মস্তুল, পাতিরা, ডুমনি, কাঁঠালদিয়া, বাগদিয়া ও আমদিয়া। | |
জোন বা অঞ্চল-১০ | ওয়ার্ড-৩৭, ওয়ার্ড-৩৮, ওয়ার্ড-৪১,ওয়ার্ড-৪২, , | দাওকান্দি, টেকপাড়া বাড্ডা, সোনা কাটরা, সেকান্দারবাগ, মধ্যবাড্ডা, মোল্লাপাড়া, বেপারীপাড়া, পোস্ট অফিস রোড ও লৌহেরটেক।মধ্যপাড়া, মোল্লাপাড়া, মোল্লাপাড়া আদর্শ নগর, উত্তরবাড্ডা পূর্বপাড়া, উত্তরবাড্ডা ময়নারটেক, বাওয়ালীপাড়া, উত্তরবাড্ডা পূর্বপাড়া (আব্দুল্লাহবাগ), উত্তরবাড্ডা মিছরী টোলা, উত্তরবাড্ডা হাজীপাড়া। |
আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- https://www.dncc.gov.bd/
আরও পড়ুন:
- চাকরি দেবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) 2023 বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
- ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি-২০২২ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
- ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ওয়ার্ড সমূহ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
- ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থানা সমূহ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
আমরা বাংলাদেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি চাকরির খবর প্রকাশ করি। এছাড়া বাংলাদেশের সকল ব্যাংক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, সকল ডিফেন্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, সকল ফার্মাসিটিক্যালস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, সকল এনজিও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এনজিওর শাখা সমূহের ঠিকানা, পরীক্ষার রুটিন ও রেজাল্ট সহ বিভিন্ন বিষয়ের টিপস প্রকাশ করি। আপনি যদি একজন চাকুরি প্রার্থী হন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
আর আপনি চাইলে নিচে থাকা শেয়ার বাটন থেকে এই লেখাটি আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। মনোযোগ দিয়ে আমাদের লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
রাজধানী ঢাকা কে বাঙালী সবাই চিনি। কিন্তু ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিস্তারিত হাতে গোনা ক’জন ই বা জানতাম আগে? আমি নিজেও জানতাম না। এখান থেকে ঢাকার উত্তর ভাগের আয়তন, প্রশাসনিক ১০ টি জোন, এই ১০ টি জোনের অন্তর্ভুক্ত কতগুলো ওয়ার্ড এবং কি কি ওয়ার্ড আছে, সেই ওয়ার্ড এর মধ্যে আবার কোন কোন এলাকা যুক্ত তার সুস্পষ্ট ধারণা নিতে পেরেছি। ঢাকায় প্রায় সব বিভাগের মানুষের আনাগোনা। বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষ সেখানে যাতায়াত করে। তাই ঢাকা বিভাগ সম্পর্কে ধারণা থাকলে তা যেকোনো সময় উপকারে আসবে বলে আমার ধারণা। স্বদেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব। আমরা একে অন্যকে এমন উপকারী লেখা শেয়ারের মাধ্যমে ভালো কিছু করতে পারি। এমন সুচিন্তিত আর্টিকেল তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমরা যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করি। তাদের জন্য এ কনটেন্ট কে খুবই তথ্যবহুল। কেননা এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। ইনশাআল্লাহ আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য এটা কাজে আসবে।
একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। কখন, কোথায়, কার, কি প্রয়োজন হতে পারে তা আমরা কেউই আগে থেকে বলতে পারি না।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকা বিস্তারে প্রশাসনিকভাবে দশ টি জোনে বিভক্ত। এই জোনগুলিতে মোট ১৮০ টি ওয়ার্ড রয়েছে, যেগুলিতে মোটমুখে ১০ টি জোনের বাইরের এলাকা এবং আরো অনেক সাব-এলাকা রয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এই এলাকা গুলিতে প্রায় সব ধরনের মানুষের আনাগোনা এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে যাতায়াতের করতে হয়। সকল সচেতন নাগরিকের দায়িত্বে স্বদেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা যা এই আর্টিকেলে উল্লেখ করা হয়েছে। এমন তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
কন্টেন্ট টি পরে আমার জন্য উপকার হয়েছে।
এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি । স্বদেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব।
আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য এই আর্টিকেল টি উপকারী হবে।
এই পোস্টটি ঢাকাতে বসবাসকারী সকল লোকদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল অঞ্চলসমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
এই আর্টিকেলটি বাংলাদেশের ঢাকাবাসী ও ঢাকা মুখী বিভিন্ন নাগরিকদের জন্য খুবই উপকারী আর্টিকেল হিসেবে ভূমিকা পালন করবে । এই আর্টিকেল থেকে ঢাকার উত্তরভাগের আয়তন , বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং বিভিন্ন ওয়ার্ডের সাথে যুক্ত থাকা এলাকার সমূহের সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায় যা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের জানা দরকার। এমন একটি তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই ।
আমরা যারা ঢাকায় বসবাস করি এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আওতাধীনে বসবাস করি তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাই। এর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের দশটি প্রশাসনিক অঞ্চল রয়েছে এবং ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের অবশ্যই এইসব সম্পর্কে জানা উচিত। লেখক কে ধন্যবাদ এইসব সম্বন্ধে আমাদেরকে জানানোর জন্য।
আমরা যারা ঢাকায় এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীনে বসবাস করি তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি গুরুত্বপূর্ণ।এই আর্টিকেল থেকে ঢাকার উত্তর ভাগের আয়তন , বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং ওয়ার্ডের সাথে যুক্ত থাকা এলাকা সমূহের সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। এমন তথ্য বহুল আর্টিকেল এর জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হলেও, আমরা যারা ঢাকার বাইরে থাকি তাদের ঢাকা সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা ঢাকার সবগুলো জায়গার নামের সাথে পরিচিত হলাম। এই কনটেন্টটি অনেক বেশি তথ্যবহুল এবং কার্যকরী আমাদের জন্য। কেননা আমরা ঢাকা সম্পর্কে কোন কিছুই জানিনা কারন আমরা ঢাকার বাইরে থাকি, কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকার বিভিন্ন জায়গার নাম গুলো সম্পর্কে অনেক ধারণা পেলাম।
এই কনটেন্ট থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে জানতে পারলাম। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং লেখাটি থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে দেশ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা থাকা খুবই জরুরি। আমাদের দেশের রাজধানী ঢাকার একটা বড় অংশ হলো ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।এটি ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।
এই তথ্য গুলো যেমন দেশের নাগরিক হিসেবে জানা দরকার তেমনি বিভিন্ন সরকারি -বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য এই সম্পর্কে ধারণা থাকা অপরিহার্য।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।
কন্টেন্টি অনেক তথ্যবহুল এবং জনসাধারনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুটি সিটি কর্পোরেশন এ বিভক্ত। তন্মধ্যে একটি টাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ।
ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে এই আর্টিকেল এ। কতগুলি জোন বা অঞ্চল, আওতাভুক্ত ওয়ার্ড সমূহ, ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত এলাকার নাম, এলাকার আয়তন, ইত্যাদি।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হলেও, আমরা যারা ঢাকার বাইরে থাকি তাদের ঢাকা সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা ঢাকার সবগুলো জায়গার নামের সাথে পরিচিত হলাম। এই কনটেন্টটি অনেক বেশি তথ্যবহুল এবং কার্যকরী আমাদের জন্য। কেননা আমরা ঢাকা সম্পর্কে কোন কিছুই জানিনা কারন আমরা ঢাকার বাইরে থাকি, কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকার বিভিন্ন জায়গার নাম গুলো সম্পর্কে অনেক ধারণা পেলাম।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী।এই আর্টিকেলে রাজধানীর এক অংশ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সম্পর্কে জানতে পারলাম।সচেতন নাগরিক হিসেবে দেশ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা থাকা খুবই জরুরি।ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১০টি প্রশাসনিক জোন ও ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ড রয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি উপহার দেয়ার জন্য।
একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। এই কনটেন্ট থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে জানতে পারলাম। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং লেখাটি থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে কন্টেন্টি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর বিভিন্ন অঞ্চল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা গেছে।
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।। এই আরটিকেল টি আমার জন্য অনেক উপকারী।। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অঞ্চল সমূহ খুব সুন্দর গোছানো ভাবে এখানে তুলে ধরা হয়েছে।।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনকে ১০ টি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়েছে। দেশের প্রতিটি বিভাগ সম্পর্কে আমাদের ধারণা রাখা প্রয়োজন।
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে, এই তথ্যবহুল কনটেন্ট টি পড়ে আমি অত্যন্ত উপকৃত হয়েছি।
আমরা যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করি, তাদের জন্য এ কনটেন্ট কে খুবই তথ্যবহুল। কেননা এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য এটা কাজে আসবে।
আমরা যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস তাদের জন্য এ কনটেন্ট খুবই তথ্যবহুল। কেননা এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। বিস্তারে প্রশাসনিকভাবে দশ টি জোনে বিভক্ত। এই জোনগুলিতে মোট ১৮০ টি ওয়ার্ড রয়েছে, যেগুলিতে মোটমুখে ১০ টি জোনের বাইরের এলাকা এবং আরো অনেক সাব-এলাকা রয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এই এলাকা গুলিতে প্রায় সব ধরনের মানুষের আনাগোনা এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে যাতায়াতের করতে হয়। সকল সচেতন নাগরিকের দায়িত্বে স্বদেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা যা এই আর্টিকেলে উল্লেখ করা হয়েছে। এমন তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের উত্তরভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.।আর অনেক কিছুই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারলাম।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। ঢাকা এমন একটি জায়গা যেখানে প্রায় সকল মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে যাতায়াত করে। তাই আমদের সবার ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা রাখা জরুরী। আর এই আর্টিকেলটিতে ঢাকার উওরাঞ্চল সম্পর্কে একটা সুন্দর ধারনা দেওয়া হইয়েছে। আমি বাক্তিগতভাবে আর্টিকেলটি পড়ে খুব উপকৃত হইয়েছি। ধন্যবাদ লেখককে।
প্রানের শহর ঢাকা, বাংলাদেশের রাজধানী। ঢাকার নাগরিক হিসেবে ঢাকা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা থাকা প্রয়োজন।ঢাকা শহরের উত্তর ভাগ পরিচালিত হয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে। আমরা অনেকেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বসবাস করলেও এটি সম্পের্ক সুস্পষ্ট ধারনা রাখি না।এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা নিতে পারব কতগুলো জোন,অঞ্চল,আছে। কোন এলাকা কোন জোনে অবস্থিত, আয়তন কত ইত্যাদি তথ্য আমরা এই লেখা থেকে জানতে পারলাম। লেখককে ধন্যবাদ এই তথ্যবহুল উপস্থাপনার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। আর্টিকেল টি খুবই তথ্যবহুল। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে উপস্থাপন এর জন্য।
ঢাকার সাথে মোটামুটি আমরা সবাই পরিচিত, কিন্তু উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়ে আমরা আসলে কতটুকু জানি? এই আর্টিকেলটি পরে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো। লেখক এই আর্টিকেলে এত সুন্দর ভাবে সবকিছু উপস্থাপন করেছে, যে কেউ এটা পড়ে খুব সহজেই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবে।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। এই রাজধানী ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে খুবই প্রয়োজনীয় তথ্য উপরোক্ত কনটেন্টে ব্যাখ্যা করা হয়েছে ।বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আয়তন ১৯৬.২২ বর্গ কি.মি.।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০ টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত আরো অতি প্রয়োজনীয় তথ্য উপরোক্ত আর্টিকেলে উল্লেখিত রয়েছে যা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকে জানা প্রয়োজন। তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকলকে জানানোর জন্য।
আমি রাজধানী ঢাকায় বসবাস করেও ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে এত বিস্তরিত তথ্য জানতে পারিনি। তাই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন উপর এই কনটেন্টা আমাদের সবার জন্য খুবই তথ্যবহুল। আরো জানতে পারলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল আছে ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এই কনটেন্টা ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
বাংলাদেশ এর রাজধানী ঢাকা একটি জনবহুল শহর। ঢাকা শহরকে দুইটি সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত করায় এর প্রতিটি অঞ্চল সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখা সহজ হবে। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের উচিত দেশের প্রতিটি অঞ্চল সম্পর্কে ধারণা রাখা। আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ১০ টি অঞ্চলে , ৪২ টি ওয়ার্ড যে যে অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছে সেই সম্পর্কে লেখা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্যবহুল ধারণা পাওয়া যাবে। এতো সুন্দর তথ্যবহুল আর্টিকেল উপহার দেয়ার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
ঢাকা দুটি সিটি কর্পোরেশনে বিভক্ত তার মধ্যে একটি হচ্ছে উত্তর সিটি কর্পোরেশন। এ আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন সকল এলাকাগুলো সম্পর্কে জানতে পারলাম। আর্টিকেল টি খুবই তথ্যবহুল,এর মাধ্যমে আমরা ভীষণভাবে উপকৃত হয়েছি তাই লেখক কে ধন্যবাদ।
এই কনটেন্ট থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে
অনেক কিছু জানতে পারলাম। এই তথ্য গুলো যেমন দেশের নাগরিক হিসেবে জানা দরকার তেমনি বিভিন্ন সরকারি -বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য এই সম্পর্কে ধারণা থাকা অপরিহার্য।লেখাটি অত্যন্ত তথ্যবহুল ও গুরুত্বপূর্ণ ছিল । লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঢাকা আমাদের দেশের রাজধানী হলেও আমাদের সেই রাজধানীর কোথায় কী আছে তা আমরা বেশির ভাগ মানুষেরাই চিনি না। লেখক তার এই আর্টিকেল এ ঢাকার সকল স্থান সম্পর্কে লিখেছেন যেমন:
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের উত্তরভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন।
এই আর্টিকেল পড়ে আমাদের রাজধানী সম্পর্কে ওনেক কিছুই জানতে পারলাম।
লেখক কে এই আর্টিকেল লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ
বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। বিভিন্ন সময়ে এই চার্টটার খুব প্রয়োজন হয়। সহজেই এখন এখান থেকে তথ্য নিয়ে আমাদের প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করতে পারবে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। কনটেন্টটি পড়ে আমরা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারলাম।
রাজধানী ঢাকাকে আমরা সবাই চিনি কিন্তু উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিস্তারিতভাবে আমরা কয়জন জানি , আমি নিজেও জানতাম না , এখানে কয়টি ওয়ার্ড ,কয়টি জোন আছে । এই আর্টিকেলটি সব বিভাগের মানুষের জানার প্রয়োজন কারণ বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষ যাতায়াত করে ।ঢাকা বিভাগ সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন ।এটি শেয়ারের মাধ্যমে আমরা ভালো কিছু করতে পারি । এমন সুন্দর আর্টিকেল তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
রাজধানী ঢাকাকে আমরা সবাই চিনি কিন্তু উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিস্তারিতভাবে আমরা কী জানি , এখানে কয়টি ওয়ার্ড ,কয়টি জোন আছে । এই আর্টিকেলটি সব বিভাগের মানুষের জানার প্রয়োজন কারণ বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষ যাতায়াত করে ।এটি শেয়ারের মাধ্যমে আমরা ভালো কিছু করতে পারি । এমন সুন্দর আর্টিকেল তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকা বিস্তারে প্রশাসনিকভাবে দশটি জোনে বিভক্ত। এই জোনগুলিতে মোট ১৮০ টি ওয়ার্ড রয়েছে, যেগুলিতে মোটমুখে ১০ টি জোনের বাইরের এলাকা এবং আরো অনেক সাব-এলাকা রয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এই এলাকা গুলিতে প্রায় সব ধরনের মানুষের আনাগোনা এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে যাতায়াতের করতে হয়। একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। কখন, কোথায়, কার, কি প্রয়োজন হতে পারে তা আমরা কেউই আগে থেকে বলতে পারি না।
আর্টিকেলটি পড়ে খুবই উপকৃত হলাম। কারন আমরা যারা ঢাকার বাইরে থাকি তারা কাজের সন্ধানে ঢাকায় গেলে অনেক সমস্যা হই এই পোস্টিতে ঢাকার অনেকাংশ তুলে ধরা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হলাম
কনটেন্টটি খুবই তথ্যবহুল।এখানে উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিস্তারিতভাবে আমরা জানতে পারলাম এখানে কয়টি ওয়ার্ড ,কয়টি জোন আছে ইত্যাদি। বিভিন্ন সময়ে এই চার্টটার খুব প্রয়োজন হয়। সহজেই এখন এখান থেকে তথ্য নিয়ে আমাদের প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করতে পারবে।
এই কনটেন্ট টি ঢাকাবাসী ও ঢাকামুখী বিভিন্ন নাগরিকদের জন্য খুবই উপকারী কনটেন্ট। এর মাধ্যমে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কের ধারণা পাই এবং এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সকল তথ্য জানতে ও সংরক্ষণ করতে পারব।
এই কনটেন্ট থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে জানতে পারলাম। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং লেখাটি থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে জানতে পারলাম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এ আর্টিকেলটিতে ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন জোন ও অঞ্চল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।দেশের প্রানকেন্দ্র হলো ঢাকা।এখানে সকল অঞ্চল থেকে মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে আসে।এক্ষেত্রে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে তারা ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল অঞ্চল সম্বন্ধে অবগত হতে পারবে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা কন্টেন্ট।
ঢাকার উত্তর ভাগের আয়তন, প্রশাসনিক ১০ টি জোন, এই ১০ টি জোনের অন্তর্ভুক্ত কতগুলো ওয়ার্ড এবং কি কি ওয়ার্ড আছে,? সেই ওয়ার্ড এর মধ্যে আবার কোন কোন এলাকা যুক্ত তা জানতে হলে সবার উচিৎ এই আর্টিকেল টা পড়া। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) হল দুটি সিটি কর্পোরেশনের একটি যা বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে শাসন করে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন। ডিএনসিসির আওতাধীন এলাকাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ আশেপাশের এলাকা, বাণিজ্যিক এলাকা এবং আবাসিক অঞ্চলকে কভার করে। ডিএনসিসির কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকা গুলশান, বনানী, উত্তরা, মিরপুর এবং মহাখালী অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও জোনগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এ আর্টিকেলটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন দুই ভাগে বিভক্ত একটি হচ্ছে উত্তর সিটি কর্পোরেশন অপরটি হচ্ছে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। আমাদের মধ্যে এমনও অনেকে আছেন যারা এখনো সঠিকভাবে জানেন না, কোন এলাকা কোন সিটি কর্পোরেশনের অধিভুক্ত। এ বিষয়ে আমারও পরিষ্কার ধারণা ছিল না। উপরোক্ত কনটেন্টটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পারলাম।কনটেন্টই সত্যি চমৎকার এবং তথ্যবহুল ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।এই তথ্য গুলো যেমন দেশের নাগরিক হিসেবে জানা দরকার তেমনি বিভিন্ন সরকারি -বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য এই সম্পর্কে ধারণা থাকা অপরিহার্য।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।
আমাদের দেশের রাজধানী ঢাকা। আমাদের দেশের সরকারি বেসরকারি অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের হেডকোয়ার্টার ঢাকায় অবস্থিত।দেশের অধিকাংশ মানুষকে বিভিন্ন প্রয়োজনে ঢাকায় যাতায়াত করতে হয়। তাই ঢাকার বিভিন্ন জায়গা সম্পর্কে আমাদের সুস্পষ্ট ধারণা থাকাটা জরুরী। এই আর্টিকেলে ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০টি জোন এবং এর ওয়ার্ড গুলোর নাম সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যার মাধ্যমে আমরা ঢাকার বিভিন্ন জায়গা সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারি।
একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। কখন, কোথায়, কার, কি প্রয়োজন হতে পারে তা আমরা কেউই আগে থেকে বলতে পারি না।
আমরা যারা ঢাকায় থাকি এই শহর সম্পর্কে কতটুকু জানি বা এর খোঁজ রাখি ? এক কথায় বলতে গেলে রাখি না।আমরা যারা ঢাকা উত্তর সিটিতে থাকি তারা কি জানি ,ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের রয়েছে ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল যা ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।এইসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হয়তো আমরা অনেকেই জানি না।কিন্তু এই আর্টিকেলটা পড়লে ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা যাবে ।আর্টিকেলটা সবার জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আমরা যারা রাজধানী ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বসবাস করি তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। সচেতন নাগরিক হিসেবে সকলেরই এটা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা কনটেন্ট প্রকাশ করার জন্য।
আমরা অনেকেই রাজধানীতে বসবাস করি কিন্তু রাজধানীর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই। রাজধানী ঢাকার দুটো সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন একটি। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম।
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে রাজধানী শহর ঢাকা সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত। কনটেন্ট এর মাধ্যমে লেখক খুব সুন্দর ভাবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে ও তার অঞ্চল ও জোন সমূহকে ছকবদ্ধাকারে উপস্থাপন করেছেন। এর মাধ্যমে আমরা ডিএনসিসি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারি।যা আমরা ক্ষেত্রবিশেষে বিভিন্নভাবে কাজে লাগাতে পারবো। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি তথ্যবহুল কন্টেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।ঢাকা বিভাগ সম্পর্কে সবাই জানে কিন্তু ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে অনেকের অজানা। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
এই আর্টিকেল থেকে ঢাকার উত্তর ভাগের আয়তন , বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং ওয়ার্ডের সাথে যুক্ত থাকা এলাকা সমূহের সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।ঢাকায় বসবাসকারী জনসাধারণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যা সবার উপকারে আসবে।ইনশা আল্লাহ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন উপর এই কনটেন্টা আমাদের সবার জন্য খুবই তথ্যবহুল। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল আছে ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।সবগুলোর এতো গুছানো তথ্য দেয়া আছে যা সরকারি -বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য আশা করি উপকারী হবে। এছাড়াও সাধারন মানুষ হলেও দেশের নাগরিক হিসেবে এই তথ্যগুলোর উপর ধারনা থাকা দরকার সবারই।
বাংলাদেশের রাজধানি ঢাকা।আর এই ঢাকা শহরকে ২ভা ভাগ করা হয়েছে যার একটি হলক ‘ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন’।যার সংক্ষিপ্ত রুপ হলো ডিএনসিসি)। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। এই কন্টেন্ট এ মূলত উত্তরাংশে নিয়োজিতো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে রয়েছে ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন। ধন্যবাদ লেখক কে।
লেখক আর্টিকেলে রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে এনেছেন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।এই তথ্য গুলো যে কোন ব্যক্তি জানা থাকা জরুরি। কেননা কখন কার জীবনে এই তথ্য গুলো প্রয়োজন হয় তা বলা যায় না।যদি আগে থেকে জানা থাকে তবে সহজে কাজে লাগাতে পারবে।
রাজধানী ঢাকা বাংলাদেশের সবচাইতে বড় ও ব্যাস্ততম শহর। পরিচালনার সুবিধার্থে ঢাকাকে দুইভাগ করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর এর এলাকা গুলো কোন কোন ওয়ার্ড এর অন্তর্ভুক্ত তার সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে এই কন্টেন্ট এ। খুবই গুরুত্বপুর্ণ এবং তথ্যবহুল লিখা। ধন্যবাদ লেখককে।
ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ। এখানে জোন বা অঞ্চল এবং ওয়ার্ড, আবার কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডের আওতায় আছে তা খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে জানা।
আমরা যারা ঢাকাতে বসবাস করি তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট। সচেতন নাগরিক হিসেবে সকলেরই এটা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা তথ্যবহুল কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
দেশের নাগরিক হিসেবে প্রতিটি অঞ্চল, তার অধীনস্হ সকল কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত বলে আমি মনে করি।
ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনকে ১০ টি প্রশাসনিক অঞ্চল এবং ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়েছে। দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে প্রতিটি বিভাগ সম্পর্কে আমাদের ধারণা রাখা উচিত।
এই তথ্যবহুল কনটেন্ট টি পড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পেরেছি এবং অত্যন্ত উপকৃত হয়েছি ।
ছোটবেলা থেকেই আমরা জেনে এসেছি, ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। তবে সময়ের পরিক্রমায় এবং বৃহত্তর কল্যান ও উন্নয়নের স্বার্থে এই ঢাকাকেই আবার দুইটি পৌর এলাকায় বিভক্ত করা হয়েছে। একটি দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এবং অন্যটি উত্তর সিটি করপোরেশন।
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতায় কতটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড রয়েছে।
আমি প্রায় ৪৫ বছর ধরে মিরপুর ১৪ নাম্বারে বসবাস করছি। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একজন বাসিন্দা হিসেবে আপনার দেওয়া তথ্য গুলো আমার খুবই কাজে আসবে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এইরকম তথ্য বহুল পোস্ট করার জন্য।
ভবিষ্যতে আরও এমন তথ্য বহুল পোস্ট করবেন ইনশাআল্লাহ। যেমন, ১। ঢাকার বাতাস কিভাবে বিষমুক্ত করা যায়? ২। ঢাকার জলাশয় গুলো ভরাট হওয়াতে দিন দিন তাপমাত্রা কিভাবে হুহু করে বেড়েই চলেছে?
আসসালামু আলাইকুম। বেশিরভাগ মানুষের বসবার ঢাকা সিটি তে, কিন্তু অনেকেই ঢাকা সিটি সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না ,, এই কনটেন্টি পরলে অনেক কিছুই আমরা জানতে পারবো, কতটি জোন, কতটি অঞ্চল, কতটি ওয়ার্ড আছে। ঢাকা সিটি সম্পর্কে আমারো জানা ছিল না, কন্টেনটি অনেক কিছু জানতে পারলাম। সকলেরই নিজের অঞ্চল সম্পর্কে জানা উচিত।
আসসালামু আলাইকুম। বেশিরভাগ মানুষের বসবাস ঢাকা সিটি তে, কিন্তু অনেকেই ঢাকা সিটি সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না ,, এই কনটেন্টি পরলে অনেক কিছুই আমরা জানতে পারবো, কতটি জোন, কতটি অঞ্চল, কতটি ওয়ার্ড আছে। ঢাকা সিটি সম্পর্কে আমারো জানা ছিল না, কন্টেনটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। সকলেরই নিজের অঞ্চল সম্পর্কে জানা উচিত।
অনেক সুন্দর ও প্রয়োজনীয় একটা বিষয় নিয়ে লেখা। ঢাকায় যারা বসবাস করেন তাদের জন্য তো বটেই যারা নতুন আসবেন তাদের জন্য ও গুরুত্বপূর্ন একটা পোস্ট।
এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতায় কতটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড রয়েছে।
ভবিষ্যতে আরও এমন তথ্য বহুল পোস্ট করবেন ইনশাআল্লাহ।
দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে দেশ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা থাকা খুবই জরুরি।ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হলেও, আমরা যারা ঢাকার বাইরে থাকি তাদের ঢাকা সম্পর্কে কোন ধারণা নেই।এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।এখান থেকে ঢাকার উত্তর ভাগের আয়তন, প্রশাসনিক ১০ টি জোন, এই ১০ টি জোনের অন্তর্ভুক্ত কতগুলো ওয়ার্ড এবং কি কি ওয়ার্ড আছে, সেই ওয়ার্ড এর মধ্যে আবার কোন কোন এলাকা যুক্ত তার সুস্পষ্ট ধারণা নিতে পেরেছি।এই তথ্য গুলো যেমন দেশের নাগরিক হিসেবে জানা দরকার তেমনি বিভিন্ন সরকারি -বেসরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সুবিধা হবে।
দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে নিজের দেশ সম্পর্কে অবগত থাকবে এটাই স্বাভাবি। কিন্তু জরিপ করলে দেখা যাবে আমরা অনেকেই নিজ দেশের অনেক সাধারন বিষয়ই জানিনা। উক্ত কনটেন্ট ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) এর বিস্তারিত যে তথ্য দেয়া হয়েছে তা আমাদের সকলেরই নিজ দায়িত্বেই জানা রাখা দরকার। অর্থৎ আমাদের দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। সেই দিক থেকে উক্ত কনটেন্ট আমাদের সকলেরেই প্রয়োজন। ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল কনটেন্ট দেয়ার জন্য।
মাশাআল্লাহ ভাল লাগল। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে কোন ধারণাই ছিল আমার। এই আর্টিকেল টা পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। জোন কয়টা, এর স্কয়ার কত ইত্যাদি। আশা করি ভবিষ্যতে এমন আর ও অজানা কিছু আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারব।
রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে আমরা অনেক কিছু জানলেও ঢাকার সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না।এই আর্টিকেল পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পেরেছি।সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।লেখককে অনেক ধন্যবাদ এরকম তথ্যবহুল আর্টিকেল লেখার জন্য।
Onk din dhore ei bishoy tah nia ami onk confused chelam. Ekhan theka sure holam kon kon jaiga kon city corporation er under e. Thanks to writer.
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন। লেখককে ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট লিখার জন্য।
কন্টেন্ট টি পরে আমার জন্য উপকার হয়েছে।একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে অবশ্যই আমাদের রাজধানী সম্পর্কে জানা উচিত।ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। কেননা এর মাধ্যমে আমরা সিটি কর্পোরেশনের বিস্তারিত জানতে পারলাম।
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে এবং বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা সহ, বিভিন্ন কাজে দেশের কোন অঞ্চল কোন বিভাগের আওতাধীন তা জানা দরকার হয়। ঢাকা দেশের রাজধানী হওয়ায় ঢাকা সম্পর্কে অনেক তথ্যই আমাদের জানতে হয়।এই লেখাটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা হয়ে গেল খুব সহজেই। এই পোস্টটি খুবই তথ্যবহুল।আশা করছি সকলেরই উপকারে আসবে।
আমরা যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করি। তাদের জন্য এ কনটেন্ট কে খুবই তথ্যবহুল। কেননা এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। ইনশাআল্লাহ আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য এটা কাজে আসবে।ধন্যবাদ🥰
দেশের একজন নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এর মধ্যে থাকা সিটি কর্পোরেশন গুলো সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এগুলো আমাদের জীবনে সাধারণ জ্ঞান হিসেবে কাজে লাগবে তাছাড়া জীবনে প্রয়োজনে কখন কি কাজে লেগে যায় তা বলা যায় না।আমি মনে করছি তথ্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমি কনটেন্টি পড়ে খুবই উপকৃত হলাম। আমার মনে হয়, এ কনটেন্টটি ঢাকাবাসীদের জন্য খুবই তথ্যবহুল। ধন্যবাদ লেখককে এত বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
ঢাকা আমাদের বাংলাদেশের রাজধানী । ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বাংলাদেশের নগরপ্রশাসন প্রতিষ্ঠান । এর বর্তমান আয়তন হলো ১৯৬.২২ বর্গ কিলোমিটার । ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এ সম্পর্কে আমাদের সকলের এই দেশের নাগরিক হিসাবে জ্ঞান অর্জন করা উচিত। এটি শুধু আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে নয় বরং ছাত্র জীবনে বিভিন্ন পরীক্ষা উত্তীর্ণ হতে দরকার হয়। ঢাকার ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের ইন্টারভিউতে মৌখিক পরীক্ষা হয়। এই আর্টিকেলটি লেখার জন্য লেখক কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঢাকা আমাদের রাজধানী এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে আমরা কয়জন জানি। মাএ হাতে গুনা কজন ছাড়া। এই কনটেন্ট টি পড়লে ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারবে। বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের এই বিষয় গুলো জেনে রাখা উচিত। অনেক উপকারী একটা আর্টিক্যাল।
এই আর্টিকেলটি ঢাকাবাসিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এখানে ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিস্তারিত আলেচনা করা হয়েছে । ঢাকায় অবস্থানরত মানুষের সাথে সাথে দেশের সকলেরই এই তথ্য জানা উচিত ।
অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং অন্যটি দক্ষিণ সিটি করপোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.। এটি ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন। সবগুলোর এতো গুছানো তথ্য দেয়া আছে যা সরকারি -বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য আশা করি উপকারী হবে। এছাড়াও সাধারন মানুষ হলেও দেশের নাগরিক হিসেবে এই তথ্যগুলোর উপর ধারনা থাকা দরকার সবারই। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা গেল। ধন্যবাদ কন্টেন্ট এর লেখক কে এত সুন্দর করে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
ঢাকা আমাদের রাজধানী সেটা আমরা সবাই জানি কিন্তু ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেকে জানি না আমি ও জানতাম না এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম।লেখককে অনেক ধন্যবাদ।এই কন্টেন্টটি পরে সবাই উপকৃত হবেন।
এই কনটেন্ট থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে জানতে পারলাম।ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হলেও, আমরা যারা ঢাকার বাইরে থাকি তাদের ঢাকা সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা ঢাকার সবগুলো জায়গার নামের সাথে পরিচিত হলাম।দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে দেশ সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা থাকা খুবই জরুরি।এই তথ্য গুলো যেমন দেশের নাগরিক হিসেবে জানা দরকার তেমনি বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য এই সম্পর্কে ধারণা থাকা অপরিহার্য।
লেখক আর্টিকেলে রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে এনেছেন। কেননা কখন কার জীবনে এই তথ্য গুলো প্রয়োজন হয় তা বলা যায় না। যদি আগে থেকে জানা থাকে তবে সহজে কাজে লাগাতে পারবে।
ঢাকা উত্তর সিটি নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্য বহুল লেখা।ঢাকাবাসীদের জন্য অনেক তথ্য রয়েছে এই লেখায়।এ লেখার মাধ্যমে অনেক তথ্য জানা গেল।এমন একটি তথ্য বহুল লেখা দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঢাকাবাসী ও ঢাকামুখী নাগরিকদের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের তথ্য নিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০ টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত আওতাধীন এলাকাসমূহের নাম ও আয়তন সম্পর্কে খুব সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে আর্টিকেলটিতে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হলো বাংলাদেশের একটা স্বায়ত্তশাসিত।এলাকা। যা আগে জানা ছিল না। আর্টিকেল টি পড়ে জানতে পারলাম। এছাড়াও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অধীনে কতটি জোন আছে ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো আমরা এই আর্টিকেল পড়ে।
পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল অঞ্চলসমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
এই আর্টিকেলটি ঢাকাবাসিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
কন্টেনটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ছোটবেলা থেকে আমরা জেনে আসছি আমাদের দেশের রাজধানী ঢাকা। আমাদের সেই রাজধানীর কোথায় কী আছে তা আমরা বেশির ভাগ মানুষই জানি না। লেখক তার আর্টিকেলটিতে ঢাকার সকল স্থান সম্পর্কে লিখেছেন যেমন:
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের উত্তরভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কি.মি.।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন।
এই আর্টিকেল পড়ে আমাদের রাজধানী সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারলাম।
লেখক কে এই আর্টিকেল লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের মধ্যে যারা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অর্ন্তভুক্ত অঞ্চলসমূহের তাদের জন্য এটি একটি তথ্যবহুল আর্টিকেল। এছাড়া প্রত্যেক সচেতন নাগরিকের উচিত তার এলাকাধীন আয়তাভুক্ত জোন বা অঞ্চল সর্ম্পকে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা। এক্ষেত্রে এই আর্টিকেলটি সবাইকে উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর ১০ টি জোন এবং এর মধ্যে থাকা ওয়ার্ডগুলো বিষয়ে বিস্তারিত একটি গাইডলাইন দিবে।
পরিশেষে, লেখককে ধন্যবাদ এমন একটি তথ্যবহুল আর্টিকেল লিখার জন্য।
একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলেও সত্য যে, রাজধানী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমাদের জ্ঞান ভান্ডারে নেই। ধন্যবাদ লেখক কে সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।
দেশের সচেতন নাগরিক প্রতিটি নাগরিকের দেশ সম্পর্কে পুরুপুরি ধারনা থাকা জরুরী।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটা বড় অংশ হচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটিকর্পোরেশন বা ডি এন সি সি । এটি ঢাকার উত্তরাঞ্চল কে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাশের একটি নগর প্রশাসন ও সায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ১০ ট প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ৫৪ টি প্রশাসনিক ওর্যাডে বিভক্ত।
এই তথ্য গুলো যেমন দেশের একজন নাগরিক হিসাবে জানা দরকার তেমনি বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী চাকরি ও বি সি এস পরীক্ষার জন্য এর সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা থাকা অপরিহার্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল আর্টিকেল টি লিখার জন্য । যা প্রতিটি নাগরিকের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।।
“ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল সমূহ”- আর্টিকেলটি পরে নতুন কিছু জানতে পারলাম যা আগে জানতাম না এয়ার টিকিট ঢাকাতে বসবাসকারী সকল লোকেদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।যারা যারা এই জায়গাটি সম্পর্কে জানে না তারা এই আর্টিকেলটি পড়লে এই জায়গাটি সম্পর্কে জানতে পারবে। সকলকে রেকুমেন্ড করছি।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী এটা আমরা সবাই জানলেও ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে খুব কম মানুষই অবগত আছি।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সংক্ষেপে যাকে ডিএনসিসি বলা হয়,এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যা রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত। কন্টেন্টটিতে লেখক ডিএনসিসির অঞ্চল সম্পর্কে আরো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে সকলেরই জানা উচিত বলে আমি মনে করি।
আমরা অনেকেই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরশন সম্পর্কে শুধু শুনেছি এর আওতাধীন অঞ্চল গুলো খুব কম মানুষই জানি। সচেতন নাগরিক হিসেবে
আমরা অনেকেই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে শুধু শুনেছি এর আওতাধীন অঞ্চল গুলো খুব কম মানুষই জানি। সচেতন নাগরিক হিসেবে এই তথ্য গুলো আমাদের প্রত্যেকের জেনে রাখা উচিত।এই কনটেন্টটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম যা এর আগে আমার জানা ছিল না।আমি মনে করি এই কনটেন্টটি সকলের পড়া উচিত কনটেন্টটি অনেক তথ্যবহুল।কনটেন্টটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আওতাধীন জোন বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সকলেই জানতে পারবে।
এই কন্টেন্টটি খুবই তথ্য বহুল। দেশের প্রতিটি নাগরিকের উচিত জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে জানা। আশাকরি ঢাকা বাশি সহ আমাদের সকলের উপকারে আসবে।
এই content এ-র মাধ্যমে রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে জানতে পারব। এ-র মাধ্যমে অনেক উপক্রিত হব।বিভিন্ন এক্সামের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ঢাকা শহর আমরা সবাই চিনি। কিন্তু কোন জায়গায় কোন এলাকায় কি অবস্থিত এটা আমরা জানিনা। কন্টেন্ট পরে আমার জন্য খুবই উপকৃত হয়েছে। কারণ কনটেন্টটি খুবই তথ্যবহুল।
এই কন্টেন্টে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া।
ঢাকা আমাদের দেশের রাজধানী। কিন্তু আমরা অনেকেই ঢাকার ভিতরে কোন জায়গায় কোন এলাকায় কি অবস্থিত জানিন। কনটেন্টটি খুবই তথ্যবহুল ও গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।এখান থেকে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের এলাকার আওতাধীন সকল অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাব।সচেতন নাগরিক হিসেবে এই তথ্য গুলো আমাদের প্রত্যেকের জেনে রাখা উচিত।
আগের একক ঢাকা সিটি করপোরেশনকে ভেঙে দুইটি সিটি করপোরেশন করা হয়েছে। একটি উত্তর ও অন্যটি দক্ষিণ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন। উত্তর ও দক্ষিণ এই দুইটি সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান । সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের উত্তরভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন।
আর্টিকেলটি এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।
বাংলাদেশের রাজধানীর নাম ঢাকা। আমরা ঢাকা বাইরে থাকি যার কারণে ঢাকার স্হান সম্পর্কে অনেক৷ কম ধারণা। এই কন্টেন্ট রাইটিং মাধ্যমে সহজে ঢাকার স্হান গুলোর সম্পর্কে জানতে পেরেছি।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী হওয়ায় আমাদের সবাইকে কমবেশি ঢাকা আসা যাওয়া করতে হয়। এ আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ন কেননা আর্টিকেলটিতে ঢাকার মধ্যে উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অঞ্চলসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। যেমন- কতগুলি জোন বা অঞ্চল, আওতাভুক্ত ওয়ার্ড সমূহ, ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত এলাকার নাম, এলাকার আয়তন, ইত্যাদি। ধন্যবাদ লেখককে আর্টিকেলটি লিখার জন্য।
আমরা যারা রাজধানী ঢাকায় বিশেষ করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতায় বসবাস করি তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেল থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে সবাই বিস্তারিত ধারণা পাবে ইংশাআল্লাহ। আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য, ঢাকা মুখী বিভিন্ন মানুষের জন্য এই তথ্য সমূহ অনেক কাজে আসবে।
ডিএনসিসি (ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন) খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা টপিক, যেটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। সার্বিকভাবে ঢাকা শহরের উত্তরভাগ পরিচালনের দায়িত্বে রয়েছে এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। অধুনালুপ্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিভাজিত হয়ে একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুকরিয়া জানাই লেখককে, এমন অজানা ইনফরমেশন গুলো আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ। কন্টেন্টটি ঢাকায় বসবাসকারী সকল নাগরিক এবং ঢাকামুখি নাগরিকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত, তার মধ্যে
উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চলে রয়েছে অনেক শাখা প্রশাখা যেগুলো জ্ঞানে রাখা খুবই জরুরী। ধন্যবাদ লেখককে।
ঢাকার বিভিন্ন জোন সম্পর্কে জানা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সবারই উচিত। এ আর্টিকেলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল।
আমরা যেহেতু বাংলাদেশের নাগরিক
এবং ঢাকা হলো আমাদের রাজধানী, তাই এই রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে আমাদের সবারই কিছুটা ধারনা থাকা প্রয়োজন।এই কনটেন্ট পড়ার মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম।যেমনঃ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আয়তন ১৯৬.২
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন।
ধন্যাবাদ লেখককে ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে তথ্যবহুল আর্টিকেলটি তৈরী করার জন্য।
এই আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল।এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করা আছে, যা পড়ে আমার মতো অনেকেই উপকৃত হবে। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কাউন্সিলর দায়িত্বপ্রাপ্ত আছেন। বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের অবশ্যই এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা জরুরী।
এই কনটেন্ট টি পরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছি।
যেটা আমাদের দৈনন্দিন চলার পথে এবং বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষার জন্য খুবই তথ্যবহুল একটি কনটেন্ট। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।
বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ঢাকা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা থাকা প্রয়োজন।
রাজধানী ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাষন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশেনর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কিলোমিটার। এটি ১০টি প্রশাষনিক জোন ও ৫৪টি প্রসাষনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই লেখক কে।
রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি কিন্তু ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে আমরা অনেকেই বিস্তারিত ভাবে জানি না। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশেনর আয়তন ১৯৬.২২বর্গ কিলোমিটার। এটি ১০টি প্রশাষনিক জোন ও ৫৪টি প্রসাষনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।এটি একটি নগরপ্রশাষন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত
ও গুরুত্বপূর্ণ এই তথ্যসমূহ জানতে পেরে আমি খুবই উপকৃত হয়েছি ।এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ কনটেন্টটি লেখার জন্য লেখককে জানাই সাধুবাদ এবং ধন্যবাদ।
একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল আর্টিকেল টি লিখার জন্য ।
রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে আমরা সকলেই জানলেও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।
ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চল সম্পর্কে জানা বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমাদের সবারই উচিত।
আর্টিকেলটি আমার মনে হয় প্রত্যেকটি সচেতন নাগরিকের জন্য উপকারী। কেননা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা ঢাকার প্রত্যেকটি অঞ্চল সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেতে পারি।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। এই ঢাকাকে আবার কয়েক ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন একটি। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আয়তন ১৯৬.২২ বর্গ কি.মি.। এবং এখানে ১০ টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে প্রতিটি জোন ও ওয়ার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানা গেছে। এই প্রয়োজনীয় কন্টেন্টটির জন্য ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) একটি স্থানীয় সরকার সংস্থা, ও একটি নগর প্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। আমাদের সকলের পুরো সিটি কর্পোরেশনের আয়তন, জোন বা অঞ্চল, প্রশাসনিক ওয়ার্ড, ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত এলাকার নাম, এলাকার আয়তন সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা প্রয়োজন। এই আর্টিকেলটিতে উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর সব তথ্য সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যা আমাদের এই সম্পর্কে সুন্দর ধারণা প্রদান করেছে, ধন্যবাদ লেখককে।
আমি এই কনটেন্টি পরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে জানতে পেরেছি, এটি আমার জন্য অনেক উপকারে আসতে পারে, যেমনঃ আমি এই অঞ্চলের বিভিন্ন সেবা, সুযোগ, ও সুবিধা সম্পর্কে সহজেই সংগ্রহ করতে পারব এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে নির্ধারিত কোন নির্ণয় নেওয়া যাবে। এছাড়াও, এই ধরনের তথ্য আমাকে স্থানীয় সম্প্রদায়ের সাথে আরও সংযোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
চাকরি, ব্যবসা,লেখাপড়া,চিকিৎসা বিভিন্ন কাজের জন্য আমাদের রাজধানী ঢাকায় যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে।সে ক্ষেত্রে ঢাকা শহরের এলাকাগুলো না চিনলে খুব সমস্যায় পড়তে হয়।ঢাকাকে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।এই আর্টিকেল এ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোর পরিচিতি খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।ঢাকা মুখী বিভিন্ন মানুষের জন্য এই তথ্য সমূহ অনেক কাজে আসবে।
বাংলাদেশের ঢাকার উত্তর অঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা হলো ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। ঢাকা থেকে বিভাজিত হয়ে এর একাংশ উত্তর সিটি কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এটি ১০ টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪ টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত। আর্টিকেলটি ঢাকায় বসবাসকারী নগর বাসীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর তথ্যবহুল আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান।কন্টেন্টটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল সম্পর্কে জানা গেলো।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় সরকার সংস্থা। এটি বাংলাদেশের একটি নগরপ্রশাসন ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।
উপরোক্ত কনটেন্ট-টির মাধ্যমে আমি রাজধানী ঢাকার উত্তরভাগের জোন বা অঞ্চলসমূহ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। পাশাপাশি, কোন অঞ্চল কোন ওয়ার্ডের অন্তরভূক্ত এবং উক্ত ওয়ার্ডের অধীনস্থ এলাকাসমূহের নামগুলো জানার সুযোগ হয়েছে।
পারতপক্ষে, ঢাকা নগরীতে চলাচল করার জন্য এই বিষয়গুলো জানা থাকা আবশ্যক।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে গোছানোভাবে এই বিষয়-টি উপস্থাপন করার জন্য।
প্রতিটি বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য এই কনটেন্ট-টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট হিসেবে গণ্য হবে বলে আশা করছি।
এই কনটেন্টটি ঢাকায় বসবাস কারি এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আওতাধীনে বসবাস কারি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশের রাজধানী ঢাকার একটা বড় অংশ হলো ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) যা এর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি।
এই কনটেন্টটি থেকে ঢাকার উত্তর ভাগের আয়তন , বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং ওয়ার্ডের সাথে যুক্ত থাকা এলাকা সমূহের সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত কনটেন্টটির মাধ্যমে জেনেছি।
কেননা আমরা অনেকে ঢাকা সম্পর্কে কিছুই জানিনা। এই কনটেন্টটির মাধ্যমে ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে আমরা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম।
লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে বসবাসকারী জনগনের জন্য কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং পাশাপাশি যারা ঢাকার বাহিরে থাকি তাদের হয়তো এভাবে আলাদা আলাদা দুটি সিটি কর্পোরেশনের আয়তন, প্রসাশনিক জোন বা অঞ্চল, অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ওয়ার্ড আবার সেই ওয়ার্ডের ভেতরে কোন কোন এলাকা আওতাধীন সে সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট ধারনা নেই।তাই আমাদের সকলেরই উচিত এগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা রাখা।দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে অন্তত দেশের রাজধানী সম্পর্কে একটু অতিরিক্ত ধারনা রাখা উচিত।কনটেন্টটি আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।কনটেন্টটি থেকে আমি অজানা অনেক কিছু জানতে পেরেছি। ধন্যবাদ লেখককে।
একটি দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা বা অঞ্চল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। তাছাড়া আমরা যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করি। তাদের জন্য এ কনটেন্ট কে খুবই তথ্যবহুল। কেননা এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। ইনশাআল্লাহ আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য এটা কাজে আসবে।কখন, কোথায়, কার, কি প্রয়োজন হতে পারে তা আমরা কেউই আগে থেকে বলতে পারি না।
Dhaka city Is capital city of Bangladesh. It is divided in 2 parts administrative divisions or city corporation. The above article is summary and valuable excerpt of Dhaka north city corporation. Anyone can get a clear idea about the city corporation and it’s related sections or wards. Information is correct and very necessary article.
Dhaka Is the capital city of Bangladesh. It is divided in 2 part of administrative divisions or city corporations. The above article is summary and valuable excerpt of Dhaka north city corporation. Anyone can get a clear idea about the city corporation and it’s related sections or wards. Anyone can know valuable information from this article. Any related information about the city can be obtained from this article.
এ কনটেন্ট খুবই তথ্যবহুল। কেননা এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। ইনশাআল্লাহ আশা করি ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য এটা কাজে আসবে।