মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্

Spread the love

মেডিকেলে পড়তে হলে আপনাকে প্রথমে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম হতে হবে! আপনার মামা-চাচাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে! অনেক টাকার মালিক হতে হবে! তাহলে আপনার একটা সিট কনফার্ম! এমনটা কিন্তু কখনা না। ভুলেও এসব নিয়ে ভাববে না।

 তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। সত্যি বলতে মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপরেই নির্ভর করে না। তাহলে চলো জেনে নেই কিসের উপর নির্ভর করে।

গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।

ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি তোমাকে অনেক স্ট্রং থাকতে হবে। দেখবা পড়া আগাচ্ছে না, পরীক্ষায় নাম্বার কম আসছে। প্রিপারেশন নেয়ার টাইম কম পাচ্ছ। অন্যদিকে তোমার অনেক ফ্রেন্ডস ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোমার বাসার ছোটোরা সারাদিন টিভি ইউটিউব নিয়ে পরে আছে। তোমার ফ্যামিলিও তোমাকে ছেড়ে বাহিরে মজা করছে।

 এমনও হতে পারে যে তুমি খাবার পাচ্ছ কিনা, অসুস্থ কিনা এগুলোর খেয়াল নেয়ার কেউ নাই তোমার পাশে। তোমার চোখের সামনে দেখছ তোমার ছোটো ভাই বোন কে তোমার প্যারেন্টস আদর যত্ন করছে। তোমার যে এডমিশন এদিকে কারো মাথা ব্যাথা নেই। বরং তোমাকে সারাদিন কটু কথা শুনাচ্ছে। কথা শুনানোর বেলায় মানুষের অভাব থাকে না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন সবাই তোমার পেছনে লাগছে। আমার মনে হয় এসব এড়ানোর একটাই উপায়। সব সময় মাথায় রাখতে হবে এসবে কেবল তুমি একা ভুগছো না। তোমার সাথে,তোমার আগে এমনকি ভবিষ্যতেও এমন ভুক্তভোগী আসবে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মোট নম্বর ৩০০। এর মধ্যে ২০০ নম্বর থাকে এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফলের ওপর। এক ঘণ্টাব্যাপী এমসিকিউ পদ্ধতিতে পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত নম্বর ১০০। তার মধ্যে:

জীববিজ্ঞান- ৩০

রসায়ন- ২৫

পদার্থবিজ্ঞান- ২০

ইংরেজি- ১৫

বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ- ১০

এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএকে ১৫ দিয়ে গুণ করার পর এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএকে ২৫ দিয়ে গুণ করে প্রাপ্ত গুণফল দুটির সমষ্টি থেকে জিপিএ মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের ক্ষেত্রে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ন্যূনতম ৯.০০ থাকতে হবে। সেই সাথে এইচএসসি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে। পাশ নম্বর ন্যূনতম ৪০ না পেলে বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও আবেদন করা যাবে না। 

১. প্রশ্নব্যাংক সমাধান

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি নিতে হলে বেশি বেশি এমসিকিউ সলভ করার বিকল্প কিছু নেই। তাই বলে মূল বই না পড়ে শুধু প্রশ্ন সমাধান করে গেলেই হবে না। কারণ প্রশ্ন কখনো হুবহু প্রশ্নব্যাংক থেকে আসে না, বরং একই টপিক থেকে অনেক বেশি প্রশ্ন রিপিট হয়। প্রশ্নব্যাংক এইজন্য সমাধান করতে বলা হয় যাতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে আমাদের একটা ধারণা তৈরি হয়৷ সেজন্য দরকার প্রশ্ন সলভ করার সময় সেই প্রশ্ন সম্পর্কিত টপিক পড়ে ফেলা।

প্রথমে এমন একটি প্রশ্নব্যাংক হাতে নাও যেটিতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল সেশনের মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন রয়েছে এবং ব্যাখ্যাসহ উত্তর রয়েছে। প্রশ্নব্যাংকটি কমপক্ষে ২ বার পড়ো। পড়ার সাথে সাথে প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো মার্ক করে ফেলো। বিগত ১০ বছরের মেডিকেল এবং ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর বারবার রিভিশন দিতে হবে। 

তুমি যদি ঘরে বসেই মেডিকেল এডমিশন টেস্টের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিতে চাও, তাহলে তোমার জন্য আছে ১০ মিনিট স্কুলের প্রি-মেডিকেল কোর্স! লাইভ ক্লাসের পাশাপাশি এখানে থাকছে লেকচার শিট, সলভ শিট ও কুইজ। তাই দেরি না করে ঝটপট ভর্তি হয়ে যাও এই কোর্সে! 

২. বই দাগিয়ে পড়া

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার বই দাগানো অনেকেরই পছন্দ করে না কিন্তু এটা তোমার অনেক সময় বাঁচিয়ে দিবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো লাল কালি দিয়ে দাগাও, তার চেয়ে একটু কম গুরুত্বপূর্ণ লাইনগুলো নীল কালি দিয়ে দাগাবে। অনেকে আবার বইয়ের প্রতিটা পাতার সবগুলো লাইনই একবারে দাগিয়ে যায়! তুমিই বলো, সব লাইনই কি গুরুত্বপূর্ণ? না, একদমই না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, “আচ্ছা তাহলে আমি বুঝবো কীভাবে কোন তথ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ আর কোনগুলো না?”

প্রথমে তুমি একটা অধ্যায় শুধু রিডিং পড়বে। এবার অধ্যায় শেষে যেই এমসিকিউ আছে সেগুলো ভালোভাবে খেয়াল করে সমাধান করো। বাজার থেকে যেকোনো একটা প্রশ্নব্যাংক কিনে সেটার অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্নগুলো সমাধান করো। সমাধান করতে যেয়ে দেখবে একই তথ্য থেকেই ঘুরেফিরে প্রশ্ন করছে। কিংবা একই টপিক থেকে একাধিক বছর প্রশ্ন এসেছে।

 সেগুলো লাল-নীল কালি দিয়ে বইয়ে দাগিয়ে ফেলো৷ এছাড়াও বিজ্ঞানীদের নাম, সংখ্যা, বিক্রিয়া, সাল, পার্থক্য, ছক– এগুলো তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি সপ্তাহে একবার করে এই দাগানো লাইনগুলোতে চোখ বুলিয়ে গেলে দেখা যাবে দাগানো লাইনগুলো তোমার সারাজীবন মনে থাকবে, তা না হলেও অন্তত এই ৩/৪ মাস মাথায় থাকবে। 

৩. বিষয়ভিত্তিক  প্রস্তুতি

বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ

মেডিকেল প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অনেককেই দেখা যায় এই অংশটুকু হেলাফেলা করতে। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে যেখানে ০.২৫ নম্বরের জন্যেও তোমার সিরিয়াল শ’খানেক পিছিয়ে যেতে পারে, সেখানে সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য বরাদ্দ আছে দশটা নম্বর! বাজার থেকে সাধারণ জ্ঞানের যেকোনো একটা বই কিনে নিয়ে বাংলাদেশ বিষয়াবলিটা আয়ত্ত করে নাও। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, পদ্মা সেতু, বাংলাদেশের নদ-নদী,  সম্পদ, বনাঞ্চল, সীমানা, উপজাতি, ছিটমহল- অন্যান্য বিষয়গুলোর সাথে এই কয়টা বিষয়ে জোর দিতে হবে। 

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সাধারন জ্ঞান এ যেটা নিয়ে সবার অনেক কিউরোসিটি থাকে। এটার জন্য অনেকের চান্স মিস যায়। সাধারন জ্ঞান ,ইংরেজি এবং রসায়ন যার চান্স মিস যায় এদের জন্যই যায়। যদি ধর তোমার কাছে মাত্র ২/৩ মাস সময় আছে। এর আগে কোনো দিনো সাধারন জ্ঞান আর ইংরেজি পড়নি তাদের বলি বিসিএস, মেডিকেল, ভার্সিটি গত ১০/২০ বছরের প্রশ্ন সলভ করে যাও। দেখবা সাধারন জ্ঞান রিপিট করে। কিন্তু আমাদের বেলায় সাধারন জ্ঞান প্রশ্ন একটু ব্যাতিক্রম ছিল। এমন হবে আমরা ভাবি নাই। তবে ৫/৬ টা সহজ ছিল।

সাধারন জ্ঞান এর জন্য যা পড়বে-

১)মুক্তিযুদ্ধ রিলেটেড তথ্য+ বাংলাদেশ এর প্রাচীন ইতিহাস

২) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রিলেটেড তথ্য এতটুকু পড়লে ৫-৭ মার্কস বা ৮ মার্কস কনফার্ম

৩) বাকি মার্কস আসবে সাম্প্রতিক + পুরস্কার/পদক +খেলাধুলা+অর্জন+বিশেষ ঘটনা+ মহামারি +উন্নয়ন প্রকল্প ইত্যাদি।

ইংরেজি

ইংরেজির জন্য বিগত সালের এমবিবিএস, বিডিএস, বিসিএস ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বেশি করে পড়তে হবে। সাধারণত এগুলো থেকেই হুবহু প্রশ্ন তুলে দেওয়া হয়। 

পড়ার রুটিন বানানোর নিয়ম জানতে- ভিজিট করুন

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ইংরেজির বেশি গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো: 

Synonym

Antonym

Voice change

Translation

Spelling 

Vocabulary 

Transformation

Phrase and Idioms 

Preposition

জীববিজ্ঞান

এটাকে বলা যায় গেমচেঞ্জার। জীববিজ্ঞানে যদি তুমি ২৩-২৫টা উত্তর ঠিক করে আসতে পারো তাহলে তোমার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। প্রাণিবিজ্ঞান থেকেই বেশি প্রশ্ন করা হয়, তাই প্রাণিবিজ্ঞানের মূল বইয়ের সংজ্ঞা, বইয়ের সব ছক, বৈশিষ্ট্য, পার্থক্য খুবই ভালো করে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে মানবদেহ-সম্পর্কিত খুঁটিনাটি সব তথ্য বারবার পড়ো। সবসময় একদম আপডেটেড সংস্করণ পড়বে। 

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার উদ্ভিদবিজ্ঞানের প্রশ্নগুলো উদ্ভিদের বিভিন্নতা, অণুজীব, জৈবনিক প্রক্রিয়া, অর্থনৈতিকভাবে উপকারী উদ্ভিদ— এসব বিষয় থেকে আসে। এছাড়াও কোন বিজ্ঞানী কোন মতবাদের জন্য বিখ্যাত, কোন সূত্রটি কত সালে আবিষ্কৃত হয়েছে— এসব তথ্যও নখদর্পণে থাকতে হবে।

রসায়ন

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে রসায়ন অংশে নম্বর তোলাটাই বেশ কঠিন। প্রথম পত্রের ২য়, ৩য় ও ৪র্থ অধ্যায় থেকে বেশি প্রশ্ন আসে। আর দ্বিতীয় পত্রের ১ম, ৪র্থ, ৫ম অধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয় পত্রের ৩য় অধ্যায়ের ছোট ছোট অংকগুলো প্রায়ই আসে।

রসায়ন অংশে ভালো করতে হলে রসায়ন দ্বিতীয় পত্রকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। প্রথমত এই অংশে জৈব যৌগ আছে যেটায় অনেকেরই সমস্যা থাকে। তাছাড়া কিছু বিক্রিয়া, রাসায়নিক বন্ধন, মৌলের পর্যায়বৃত্ত ধর্ম, জৈব এসিড, তড়িৎ রাসায়নিক কোষ, অ্যালডিহাইড, হাইড্রোকার্বন ইত্যাদি বিষয় ভালোভাবে পড়তে হবে।

পদার্থবিজ্ঞান

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় পদার্থ বিজ্ঞান অংশে অংকের চেয়ে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন বেশি আসে। পাঠ্যবইয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের অনুশীলনী থেকেই বেশি প্রশ্ন আসে। তাই প্রতিটি অধ্যায় পড়া শেষে সেই অধ্যায়ের অনুশীলনীতে যা যা আছে সব সমাধান করে ফেলতে হবে। এছাড়াও অধ্যায় শেষে ‘এই অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ’ তথ্য নামের একটা অংশ আছে, সেটাও মুখস্থ করতে হবে। উদাহরণের গাণিতিক সমস্যাগুলোর নিয়ম ভালো করে রপ্ত করবে।

৪. শেষ প্রস্তুতি হোক জোরদার

টেক্সট বইয়ের দাগানো টপিকগুলো রুটিন করে পড়তে থাকো। তুমি কোন বিষয়ে ভালো আর কোথায় তোমার দুর্বলতা, সেটা তো তুমিই সবচেয়ে ভালো জানো। একেকজনের পড়ার কৌশল একেক রকম। তাই তোমার পড়ার ধরনের সঙ্গে মেলে, এমনভাবেই কোনো পরিকল্পনা করা উচিত। কখনো অমুক ২০ ঘণ্টা পড়েছে, আমাকেও ২০ ঘণ্টা পড়তে হবে, এমনটা ভাবা যাবে না। কারো একবার পড়লেই মনে থাকে, কারো একই জিনিস বারবার অনুশীলন করতে হয়।

ভর্তি পরীক্ষার আগে পূর্ণ প্রস্তুতি নেয়াটা খুব জরুরি। এইচএসসির পর হাতে সময় একদমই থাকে না বললেই চলে। সময় কম হলেও সিলেবাস পাহাড়সম। সত্যিই যদি ভালো প্রিপারেশন নিতে হয়, দৈনিক কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা শ্রম দিয়ে সিলেবাস শেষ করে ফেলতে হবে এবং যত বেশি সম্ভব রিভিশন দিতে হবে। প্রতিদিন ছয়টি বইয়ের যেকোনো একটির কমপক্ষে ৩-৪ টি অধ্যায় পড়ে শেষ করতে হবে। মনে করতে হবে আগামীকাল এডমিশন টেস্ট। সেই লক্ষ্য নিয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।

সেজন্য তুমি যেভাবে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করো সেভাবেই একটা পরিকল্পনা সাজিয়ে নাও। যত বেশি সম্ভব মডেল টেস্ট দাও। যত বেশি পরীক্ষা দেবে, তত নিজেকে মূল্যায়ন করতে পারবে। পরীক্ষার ঠিক আগের দিনটিতে বেশি পড়ালেখা করার কোনো দরকার নেই। রিলাক্স মুডে থাকতে হবে। নিজের সিট কোথায় পড়লো সেটা একবার দেখে আসাটা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ পরীক্ষার দিন সকালে তাহলে আর তাড়াহুড়ো করতে হবে না।

৫. পরীক্ষার হলে যা যা করবে ও করবে না

হলে ঢুকে প্রথমেই নিজের রোল মিলিয়ে বেঞ্চ খুঁজে নাও। এরপর ধীর-স্থির হয়ে বসে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন কলম, পেনসিল, ইরেজার, প্রবেশপত্র টেবিলে রাখো। পরীক্ষক প্রশ্নপত্র দেওয়ার পর সাবধানে নির্ধারিত ঘরগুলো পূরণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যেন ওএমআর ফরমের নির্ধারিত ঘরগুলো পূরণে ভুল না হয়।

প্রথমে যেগুলোর উত্তর শতভাগ নিশ্চিত সেগুলো আগে দাগিয়ে ফেলো। এভাবে পর্যায়ক্রমে নিজের কনফিডেন্স অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। শেষ ৮-১০ মিনিট রিভিশন এবং উত্তর না দেওয়া প্রশ্নগুলো সমাধান করার চেষ্টা করবে। কিন্তু কোনো একটি প্রশ্ন না পারলে সেটির পেছনে অযথা সময় নষ্ট করা যাবে না।

মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার এমসিকিউতে একটা উত্তরের পাশাপাশি কখনো কখনো ২টি বা কখনো ৩টি উত্তর থাকতে পারে। আবার কখনো কোনো সঠিক উত্তর না-ও থাকতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে অপশনের ২টি বা ৩টি সঠিক উত্তরই বৃত্ত ভরাট করতে হবে পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তির জন্য।

 কোনো সঠিক উত্তর না থাকলে কোনো অপশনই বৃত্ত ভরাট করা যাবে না। অন্যথায় ওই প্রশ্নের জন্য কোনো নম্বর তো পাওয়া যাবেই না- উল্টো সেটা ভুল উত্তর ধরা হবে এবং নেগেটিভ মার্কিং হবে।  তুমি যদি এই ষাটটা মিনিট মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব উত্তর করে আসতে পারো, তাহলে নিশ্চিত থাকো সেই সাদা এপ্রোনটা তোমারই হবে।

একটি মোবাইল হতে পারে আপনার জীবিকা নির্বাহের অন্যতম মাধ্যম বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন

390 thoughts on “মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্”

  1. মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চাই। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টি পড়া সকল মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য খুবই প্রয়োজন।

    Reply
  2. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ হাজারো তরণ তরুণী স্বপ্ন এবং আবেগের একটি জায়গায়। ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে যেটা কিছু সবচেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। এসব কিছু জানতে হলে অবশ্য আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত। ধন্যবাদ আর্টিকেলের রাইটারকে। এত সুন্দরভাবে সবকিছু ব্যাখা করার জন্য।

    Reply
    • একজন ভালো শিক্ষার্থীর সপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া,আর এই ডাক্তার হতে হলে প্রয়োজন মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এবং সেখানে টিকে থাকা, এরজন্য প্রয়োজন কিছু ট্রিকস, এবং নিয়মিত পড়াশোনা, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস করা,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জন করা,নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া ইত্যাদি, আর পরীক্ষায় আরো কি কি করতে হবে সমস্ত কিছু জানতে পারবে এই আর্টিকেলটি পড়লে।

      Reply
  3. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  4. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্রিলিয়ান্ট, টপার এবং মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া।মেডিকেলের প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত,প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা উচিত। এছাড়া ও মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ এই কন্টেন্টটিতে উল্লেখ রয়েছে।

    Reply
  5. সবাই চাই পড়ালেখা করে বড় হয়ে ডাক্তার হবে।কিন্তু সবার এই সপ্ন পূরণ হয় না।মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই কেবল ডাক্তার হওয়া যায়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে যত ভর্তি পরীক্ষা আছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা হচ্ছে মেডিকেল ভর্তিপরীক্ষায়। উক্ত কন্টেন্ট এ লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার অনেক গুলো বিষয় অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী হবে বলে আমি মনে করি। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
    • ছোট বেলায় বাচ্চাদের একটা কমন স্বপ্ন থাকে যে সে বড় হয়ে ডক্টর হবে। কিন্তু পড়াশোনার চাপ বাড়লে সেই স্বপ্ন থেকে অনেকে দুরে সরে যায় আবার অনেকে ঝরে পরে ভর্তি পরীক্ষা নামক যুদ্ধক্ষেত্র থেকে। এই কন্টেন্টির বিষয় গুলা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিলে ইনশাআল্লাহ একটা আশানুরূপ সাফল্য লাভ করবে। লেখকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট লেখার জন্।

      Reply
  6. কমবেশি সবারই একেকটা স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।

    Reply
  7. আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে আমারা মেডিকেল কলেজএ পড়ে অসহায় মানুষের চিকিৎসা দেব।বড় একজন ডাক্তার হব। একজন মেডিকেল পড়ুয়া শিক্ষার্থী হতে হলে কি করতে হবে তা খুব সুন্দর ভাবে উপরিউক্ত বর্ণিত কনটেন্টের মধ্যে লেখা আছে। মাশাআল্লাহ লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে কিভাবে পড়লে আমরা মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি হতে পারবো।

    Reply
    • বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্য

      আলোচনা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

      Reply
  8. অনেক ছাএেরই লক্ষ থাকে ডাক্তার হবে, তার জন্য মেডিক্যােলে ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়, যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতা মূলক পরিক্ষা। তাই এই পরীক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে নিচের সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করতে হবে। মেডিকেলে চান্স পেতে গুরুত্ব সহকারে অনেক টিপস্ ফলো করতে হবে এবং ভালোভাবে পড়াশোনা করতে হবে, নিচের লিংক টি মেডিকেলে
    ভর্তির সকল ছাএ ফলো করলে উপকৃত হবে।

    Reply
  9. বিস্তারিত বর্ননার মাধ্যমে মেডিকেলে চান্স পাওয়া কৌশল জানতে পারলাম। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টি পড়া সকল মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য খুবই প্রয়োজন।

    Reply
  10. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা র জন্য ।

    Reply
  11. মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার এমসিকিউতে একটা উত্তরের পাশাপাশি কখনো কখনো ২টি বা কখনো ৩টি উত্তর থাকতে পারে। আবার কখনো কোনো সঠিক উত্তর না-ও থাকতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে অপশনের ২টি বা ৩টি সঠিক উত্তরই বৃত্ত ভরাট করতে হবে পূর্ণ নম্বর প্রাপ্তির জন্য। মাশাল্লাহ্ সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ লেখকে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারলাম

    Reply
  12. ডাক্তার হওয়ার সপ্ন বোধহয় সবার-ই থাকে।সেজন্য অনেকেই মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষা ও দিয়ে থাকে।কিন্তু ক’জন ই বা সরকারি মেডিকেলে চান্স পায়? সরকারি মেডিকেল কলেজে খুব সহজেই চান্স পেতে হলে কিছু ট্রিকস অবলম্বন করা প্রয়োজন যা কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ও সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।এই কন্টেন্টটি মেডিকেলে আগ্রহীদের জন্য খুবই কার্য করি একটি কন্টেন্ট যা প্রত্যেক মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের পড়া উচিত। ধন্যবাদ রাইটারকে যিনি খুব সুন্দর সহজ ভাবে কথাগুলো ব্যাখ্যা করেছেন।

    Reply
  13. বর্তমানে মেডিকেল এ চান্স পাওয়া খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।কিন্তু ভালোভাবে পড়াশুনা করলে টা অসম্ভব নয়।প্রত্যেক মেডিকেল শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে গায়ে সাদা অ্যাপ্রন পরে সেও একদিন সফল হবে।তবে সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ হলো চান্স পাওয়া।কিভাবে পড়লে চান্স পাওয়া সহজ হবে,মানবন্ঠন এবং প্রত্যেকটা বিষয় আলাদাভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।যা প্রত্যেক মেডিকেল চান্স পেতে আগ্রহী সক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল।

    Reply
  14. সায়েন্সে এ পড়াশোনা করা প্রতিটা ছাত্রছাত্রীর স্বপ্ন বা ইচ্ছা থাকে ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। এর ভিতরে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বা ইচ্ছাটাই সবার বেশি থাকে। কিন্তু এই ডাক্তারি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ করতে হয় একটি সিটের জন্য । আর এখানে নিজের একটি আসন নেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীকে অবশ্যই মেধাবী, ধৈর্যশীল , পরিশ্রমী এবং কৌশলী হতে হবে। কারণ তাকে পরীক্ষার মানবন্টন এর ধরন, প্রশ্ন ব্যাংক এনালাইসিস, এবং বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে হবে। তুখোর মেধা ,কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য ছাড়া কোন কিছুই পাওয়া সম্ভব নয়। হঠাৎ করে কোন কিছুই করা সম্ভব নয়। তাই ইন্টারে পড়াশোনা করা অবস্থায় প্রিপারেশন শুরু করা প্রয়োজন এবং নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া ও চিন্তা মুক্ত হয়ে রিলাক্স থাকা প্রয়োজন। উপরোক্ত কন্টেন টিতে মেডিকেলে ভর্তির বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীর এই কনটেন্টটি পড়া এবং নিয়মিত অনুশীলন করা প্রয়োজন ।তাহলেই প্রতিটা শিক্ষার্থী তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  15. মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা মানে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এটা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ।মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  16. আর্টিকেলটি অসাধারণ লেগেছে! লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির টিপস দিয়েছেন। প্রশ্নব্যাংক থেকে শুরু করে প্রতিটি বিষয়ভিত্তিক কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা খুবই সহায়ক। বিশেষ করে, পরীক্ষার সময় মানসিক চাপ ব্যবস্থাপনার পরামর্শগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদেরও এই আর্টিকেলটি পড়ার পরামর্শ দেব কারণ এটি প্রস্তুতির জন্য একটি সম্পূর্ণ এবং কার্যকরী গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে।

    Reply
  17. অনেক শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে চান্স পাওয়া।মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সঠিক গাইড লাইন দরকার।এই কনন্টেইনে লেখক খুব সুন্দর করে সাবলীল ভাষায় মেডিকেলে চান্স পাওয়ার সঠিক গাইড লাইন উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  18. Becoming a doctor is one of the biggest dreams of most students from childhood.To succeed in medical entrance exams, here some tips are shared. If you can follow these tips it will maximizing your preparation effectiveness
    Most importantly-understanding concepts ensures a strong foundation, while structured study plans and regular revisions enhance retention and comprehension.
    Thanks author for sharing the crucial article. It will be helpful for many students.

    Reply
  19. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাই।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন ও প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।মেডিকেল এর ভর্তি পরীক্ষা প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। এসব কিছু জানতে হলে অবশ্য আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত। ধন্যবাদ আর্টিকেলের রাইটারকে। এত সুন্দরভাবে সবকিছু ব্যাখা করার জন্য।

    Reply
  20. ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই মনে পোষন করে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া অন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে একটু ভিন্ন ধাচের। এই কন্টেন্টটিতে কিভাবে মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতি নিতে হবে তার বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের জন‍্য একটি উপকারী পোস্ট।

    Reply
  21. আসসালামু আলাইকুম, শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা সায়েন্স বিভাগে পড়াশোনা করে তাদের অনেকের স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার। গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও এর মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাই।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন ও প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।উক্ত কন্টেন্ট এ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহন, চান্স পাওয়ার কৌশল ও গুরুত্বপূর্ণ টিপস সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যাহা মেডিকেল ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে পড়ুন⤵️

    Reply
  22. ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে যেটা কিছু সবচেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। এসব কিছু জানতে হলে অবশ্য আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।

    Reply
  23. বাল্যকাল থেকে বেশিরভাগ মানুষই স্বপ্ন দেখে সে বড় হয়ে ডক্টর হবে। কিন্তু বড় হওয়ার পর মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় ।পাশাপাশি থাকতে হয় একটি গোছানো প্রিপারেশন এবং সঠিক প্রস্তুতি। ভর্তি পরীক্ষায় যে বিষয়গুলো থেকে প্রশ্ন করা হয় সেগুলোর গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। আর্টিকেলটিতে লেখক অনেক গুছিয়ে প্রত্যেকটি বিষয় উল্লেখ করেছেন এবং এই টিপস গুলো মেনে চললে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই পজিটিভ হবে।

    Reply
    • মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন প্রতিটি শিক্ষার্থীর কম বেশি থাকে।স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করতে কিছু দিক নির্দেশনা মেনে চলা উচিত।পড়ার ক্ষেত্রে, মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ অবলম্বন করতে হবে।লেখক এই কন্টেন্টে কীভাবে কি করতে হবে সকল নির্দেশনা প্রদান করেছেন।মেডিকেলে পড়তে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করবে এই কন্টেন্টটি।

      Reply
  24. প্রচুর পড়াশোনার পাশাপাশি মেডিকেল প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি স্টুডেন্টদের অনেক স্ট্রং থাকতে হয়।যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি এড়ানোর একটাই উপায়। সব সময় মাথায় রাখা জরুরি এসবে কেবল আমি একাই ভুগছি না। আমার সাথে,আমার আগে এমনকি ভবিষ্যতেও এমন ভুক্তভোগী আসবে।সর্বোপরি কন্টেন্টিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার খুটিনাটি সকল বিষয় সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  25. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন ও প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি। তাই এই ব্যাপারে অনেক প্রিপারেশন দরকার। এই আরটিকেল টিতে কিভাবে মেডিকেল এর ভর্তি পরিক্ষা দিলে চান্স পাওয়া যাবে সেই ব্যাপারে দেয়া আছে। লেখকে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  26. সকল কাজে যেমন একটি প্ল্যান থাকে তেমনি মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনার বিষয়ে একটি সুন্দর প্ল্যান থাকা প্রয়োজন যা একজন শিক্ষার্থীকে মেডিকেলে চান্স পেতে সহায়তা করে। আর এই কন্টেন্টে লেখক মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল কলা কৌশল সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। তাই আমি মনে করি মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীদের এই আর্টিকেল ফলো করে পড়াশোনা করা।

    Reply
  27. ছোটবেলা থেকে অনেকের স্বপ্ন থাকে গায়ে সাদা এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন ও প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি।এছাড়া ভালো প্রস্তুতি ছাড়া মেডিকেলে পড়া শুধু স্বপ্নই থেকে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক কিভাবে মেডিকেল এর ভর্তি পরিক্ষা দিলে চান্স পাওয়া যাবে সেই ব্যাপারে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।

    Reply
  28. মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা অন্যান্য ভর্তি পরীক্ষার তুলনায় ভিন্ন মানের এবং কঠিন। এই কনটেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির সকল টিপস এবং ট্রিকস সুন্দর করে উপস্থাপন করা আছে যা মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
    • বিশ্ববিদ্যালয়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় কঠোর অধ্যবসায়ের প্রয়োজন। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য দরকার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি এবং পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা করে পরীক্ষা দেওয়া। এই কন্টেন্টটিতে মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে ইফেক্টিভ কিছু ট্রিকস এন্ড টিপস শেয়ার করা হয়েছে যা অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে যদি আপনি স্বপ্ন দেখতে পছন্দ করেন।

      Reply
  29. বাংলাদেশে বিজ্ঞান বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। যেন এক সোনার হরিণ। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  30. ধন্যবাদ লেখককে, সহজ ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার গাইডলাইন দেওয়ার জন্য।
    মেডিকেলে পড়তে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম নেওয়া বা টাকার মালিক হওয়া জরুরি নয়। ব্রিলিয়ান্ট বা টপার হওয়াটাও একমাত্র শর্ত নয়। সঠিক উত্তরের উপর নির্ভর করে সিট পাওয়া যায়। মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব প্রশ্নের উত্তর দিলে সফলতা নিশ্চিত।

    Reply
  31. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। এই কন্টেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস দেওয়া হয়েছে, এগুলো পড়লে আশা করি উপকৃত হবেন।

    Reply
  32. মেডিকেলে চান্স পাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।বিস্তারিত বিবরনের মাধ্যমে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কৌশল জানতে পারলাম। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।কিছু করণীয়,বর্জনীয় সম্পর্কে জানতে পারলাম।

    Reply
  33. বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা ডাক্তার হতে চায়। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে। তাই মেডিকেলে চান্স পেতে হলে অবশ্যই অত্যন্ত পরিশ্রমের সাথে পড়ালেখা করতে হবে। এই কনটেন্টটিতে লেখক কিভাবে মেডিকেল এর ভর্তি পরিক্ষা দিলে চান্স পাওয়া যাবে সেই ব্যাপারে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  34. মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা মানে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এটা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ।মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে ধন্যবাদ মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল টিপস এন্ড ট্রিকস বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  35. অনেক শিক্ষার্থীই গায়ে সাদা এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন দেখে।কিন্তু তাদের মধ‍্যে কিছু শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পায় আর বাকিরা ঝরে যায়।অন‍্যান‍্য ভর্তি পরীক্ষার তুলনায় মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা কঠিন।মেডিকেলে ভর্তির জন‍্য কঠোর সাধনা ও পরিশ্রমের প্রয়োজন।এই আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু টিপস শেয়ার করা হয়েছে।আশা করি এই টিপসগুলো মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন‍্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।ধন‍্যবাদ লেখককে।

    Reply
  36. জীবনের যে কোন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে সঠিক গাইড লাইনের কোন বিকল্প নেই, হোক সেটা একাডেমিক পরীক্ষা বা চাকুরির পরীক্ষা,বা অন্যান্য পরীক্ষা। একাডেমিক ক্ষেত্রে মেডিকেল এ ভর্তি পরীক্ষা জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এ সময় প্রস্তুতির দিকে বিশেষ খেয়াল রেখে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা, সাধনা করতে হয়।উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস তুলে ধরা হয়েছে যা অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  37. মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি কন্টেন্ট।কন্টেন্টটি খুব‌ই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যারা মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক। অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন গায়ে সাদা এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর। কিন্তু এই স্বপ্ন পূরণ করতে হলে কিভাবে নিজেকে তৈরি করতে হবে, কিভাবে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে, ভর্তি পরীক্ষায় কোন কোন বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে, কোন প্রশ্নে কত মার্ক, এসএসসি ও এইচএসসি থেকে কিভাবে মার্ক করা হয়, সময় কত ঘন্টা, পরিক্ষার হলে কিভাবে এমসিকিউ আসতে পারে এবং কিভাবে ভরাট করতে হবে ইত্যাদি সকল তথ্য কন্টেন্টিতে আছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার সকল তথ্য খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কন্টেন্টিতে উপস্থাপন করার জন্য। কন্টেন্টটি দ্বারা আমি অনেক উপকৃত হলাম। আশাকরি অনেকেই উপকৃত হবেন।

    Reply
  38. বাল্যকাল থেকে বেশিরভাগ মানুষই স্বপ্ন দেখে সে বড় হয়ে ডক্টর হবে। কিন্তু বড় হওয়ার পর মেডিকেলে চান্স হওয়ার জন্য তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় ।পাশাপাশি থাকতে হয় একটি গোছানো প্রিপারেশন এবং সঠিক প্রস্তুতি। লেখকে অনেক দন্ন বাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  39. চিকিৎসা পেশা সকলের কাছেই একটি মহৎ পেশা। এই পেশায় গিয়ে মানবসেবার মতো মহৎ ব্রত পালন করার রয়েছে অবারিত সুযোগ। তাই অনেক শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়তে, ডাক্তার হতে। একজন আগ্রহী শিক্ষার্থীকে প্রথমেই পার হতে হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি কেবল একটি পরীক্ষা নয়, যুদ্ধও বটে। সেজন্য দরকার সঠিক প্রস্তুতি আর কঠোর পরিশ্রম। ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করে কীভাবে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পাবে লেখক নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন উক্ত আর্টিকেলটিতে।

    Reply
  40. ছোট বেলা থেকে অনেকেরই স্বপ্ন ভালো পড়াশুনা শিখে বড় হয়ে ডাক্তার হওয়া,কিন্তু সেটা তো সবার ক্ষেত্রে সম্ভব না । তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। সত্যি বলতে মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপরেই নির্ভর করে না। গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।তুমি সঠিক ভাবে চেষ্টা করলে অবশ্যই একদিন সফল হবে ইনশাআল্লাহ।সুন্দর কনটেন্টটির জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  41. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু।এই কন্টেন্টটি মেডিকেলে আগ্রহীদের জন্য খুবই কার্য করি একটি কন্টেন্ট যা প্রত্যেক মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের পড়া উচিত।ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করে কীভাবে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পাবে লেখক নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন উক্ত কন্টেন্টটিতে।

    Reply
  42. মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করা প্রায় ৮০% শিক্ষার্থীর স্বপ্ন।আর এই পরিক্ষা বাংলাদেশের সব চেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। এসব কিছু উক্ত কন্টেন্ট এ সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুন্দর কনটেন্টটির জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  43. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা অন্যতম । মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চায় । অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় । উক্ত কন্টেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে আলোচনা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । এটি মেডিকেলে ভর্তি হতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে । লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  44. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রতিযোগিতামূলক পরিপ্রেক্ষিতে সঠিক প্রস্তুতি কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে এই আর্টিকেলে বর্ণিত হয়েছে। লেখক খুব সুন্দরভাবে মানবন্টন, প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ, এবং গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান প্রস্তুতি, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস, এবং স্বাস্থ্য সচেতনতার গুরুত্বও চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পরিক্ষার হলে করণীয় এবং করণীয় সবকিছু একত্রিত করে লেখক একটি সম্পূর্ণ গাইডলাইন উপস্থাপন করেছেন যা মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। ধন্যবাদ লেখককে এই মূল্যবান পরামর্শগুলোর জন্য।

    Reply
  45. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর কেননা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।আমাদের মধ্যে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা আছে যে মেডিকেলে পড়তে হলে আপনাকে প্রথমে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম হতে হবে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে, অনেক টাকার মালিক হতে হবে,কিন্তু এমনটা কখনা না। বরং মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ।একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে ইনশাআল্লাহ।লেখককে ধন্যবাদ মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল টিপস এন্ড ট্রিকস বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  46. ছোটবেলা থেকে আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে আমারা মেডিকেল কলেজএ পড়ে অসহায় মানুষের চিকিৎসা দেব।বড় একজন ডাক্তার হব। একজন মেডিকেল পড়ুয়া শিক্ষার্থী হতে হলে কি করতে হবে তা খুব সুন্দর ভাবে এই কনটেন্ট এর মধ্যে লেখা আছে। মাশাআল্লাহ লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে কিভাবে পড়লে আমরা মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি হতে পারবো।

    Reply
  47. শৈশবকাল থেকে অনেক তরুণ তরুণী স্বপ্ন দেখে গায়ে এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলিয়ে ডাক্তারীর মতো মহান পেশায় নিজেকে আত্মনিয়োগ করে মানুষের সেবা করে যেতে।এই স্বপ্ন পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম, তীব্র সাধনা ও অনেক চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয়।লেখক এই আর্টিকেলের মধ্যে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছেন।এ আর্টিকেলে একজন মেডিকেল শিক্ষার্থীর কোন কোন বিষয় গুরুত্ব দিতে হবে ও কোন কোন বিষয় গুরুত্ব দিতে হবে না তা খুবই সহজ ও সাবলীল ভাবে এখানে ফুটিয়ে তুলেছেন। যা একজন মেডিকেল শিক্ষার্থীর জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আশা করি এই আর্টিকেল পড়ে শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবেন। সুন্দর এই আর্টিকেলের জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।

    Reply
  48. তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। সত্যি বলতে মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপরেই নির্ভর করে না। তাহলে চলো জেনে নেই কিসের উপর নির্ভর করে।তুমি যদি ঘরে বসেই মেডিকেল এডমিশন টেস্টের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিতে চাও, তাহলে তোমার জন্য আছে ১০ মিনিট স্কুলের প্রি-মেডিকেল কোর্স! লাইভ ক্লাসের পাশাপাশি এখানে থাকছে লেকচার শিট, সলভ শিট ও কুইজ। তাই দেরি না করে ঝটপট ভর্তি হয়ে যাও এই কোর্সে!
    এ কন্টেন্টটি ভালোভাবে পড়লে সব সমস্যা সমাধান হবে

    Reply
  49. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করে কীভাবে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পাবে লেখক নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন উক্ত আর্টিকেলটিতে।

    Reply
  50. প্রথমত লেখককে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। কারণ উনার টপিক পরে আমার খুবই খুবই ভালো লেগেছে। কারণ লেখক এখানে ঠিক যথার্থই আলোচনা করেছেন, শুধুমাত্র মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য নয় যেকোনো ভালো জায়গায় চান্স পেতে হলে পড়াশোনার কোন বিকল্প নাই। আর কথায় আছে অধ্যবসাই হল সফলতার মূল চাবিকাঠি। আর সেই অধ্যবসাই হতে হবে রিসার্চ এর মাধ্যমে। ভালো ফলাফল করতে হলে আমাদের একাডেমিক গাইড বই নয় কোন এমসিকিউ এর বিশাল বড় বই মুখস্ত করে নয়, সফলতা অর্জন করতে হলে ক্লাস ওয়ান থেকে একাডেমিক বই এর প্রতিটি টপিক ভালো করে রিসার্চ করে নিজে mcq প্রশ্ন তৈরি করে পড়তে হবে। তাহলে একটি টপিক সম্পর্কে একজন ছাত্রীর ভালো ধারণা পাবে। মুখস্ত করে নয়, রিসার্চ এর মাধ্যমে কোন টপিক ভালো করে ধারণা লাভ করলে মানসিক বা ব্রেনে কোন চাপ পড়ে না মনে সবকিছু অটো সেটাপ হয়ে যায় তাহলে ভুলে যাওয়ার প্রবণতা থাকে না। আমার মনে হয় প্রতিটি শিক্ষার্থীর মা-বাবার এ বিষয়ে ভালো ধারণা থাকলে এবং এভাবে গাইডলাইন দিয়ে এগিয়ে নিলে প্রতিটি শিক্ষার্থী ভালো জায়গায় সফলতা অর্জন করে দেশের একজন গর্বিত স্মার্ট নাগরিকের অবদান রাখতে পারবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  51. ছোটবেলা থেকেই প্রত্যেক শিক্ষার্থী চায় মেডিকেল ছাত্র বা ছাত্রী হতে।কিন্তু মেধা ও মননের দিক থেকে সবাই শেষ পর্যন্ত মানবিক বিভাগ পর্যন্তও পড়তে পারে না।সাদা এপ্রোনের সপ্ন নিয়ে যারা মেডিকেল যুদ্ধে নিজেকে প্লেন অনুযায়ী এগিয়ে নিয়ে যায় তারাই সফল হয়।মেডিকেল পরীক্ষার ক্ষেত্রে অবশ্যই শান্ত ঠান্ডা মাথায় উত্তরপত্রে সঠিক বৃত্ত ভরাট করা বা সঠিক উত্তর ভরাট করার মাধ্যমে নিজের অগ্রযাত্রার পথ সহজ করতে হবে।এই ক্ষেত্রে পুরোনো প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি ও অনুশীলনের বিকল্প নেই।এই কন্টেন্ট দ্বারা শিক্ষার্থী কিভাবে ঘরে বসে প্লেন অনুযায়ী প্রস্তুতি ঘ্রহণ করা যায় সে সম্পর্কে গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে মেডিকেলে ভর্তির টিপস,পদ্ধতি ও কৌশল সম্পর্কে জানানোর জন্য

    Reply
  52. যেসব শিক্ষার্থীরা মেডিকেলে ভর্তি হতে চান তাদের জন্য এটি একটি উপকারী কনটেন্ট ‌ ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  53. প্রথমে লেখক কে ধন্যবাদ জানাই, বিবরনের মাধ্যমে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কৌশল জানতে পারলাম। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় তা উপরে বিস্তারিত লেখা আছে আশা করি এটা পরের ধারণা পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  54. মেডিকেলে চান্স পেতে গুরুত্ব সহকারে অনেক টিপস্ ফলো করতে হবে এবং ভালোভাবে পড়াশোনা করতে হবে।এই কনটেন্টি পড়া সকল মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য খুবই প্রয়োজন।

    Reply
  55. মেডিকেল কলেজের ভর্তি নিয়ে অনেকেরই ভুল ধারণা আছে। অনেকেই ভাবে ক্ষমতার জোরে একটি সীট পেয়ে যাবো বা মেধার জোরে একটি তো পেয়ে যাবো কিন্তু এ সকল ধারণা ভুল ।ভর্তি পরীক্ষায় কিভাবে উত্তীর্ণ হওয়া যাবে তা এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিতভাবে সুন্দর করে বানানো হয়।

    Reply
  56. সবাই চাই পড়ালেখা করে বড় হয়ে ডাক্তার হবে।
    প্রত্যেক তরুণ তরুণী এবং তাদের বাবা-মা স্বপ্ন দেখে তাদের সন্তান গায়ে এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলিয়ে ডাক্তারীর মতো মহান পেশায় নিয়োজিত হয়ে মানুষের সেবা করবে।কিন্তু অনেকে কঠোর পরিশ্রম করে ও মেডিকেলের ভর্তি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে না,স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায় শুধুমাত্র সঠিক গাইড-লাইনের অভাবে, উপরোক্ত কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর এবং সহজভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য।আশাকরি কনটেন্টটি পড়ে মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে,

    Reply
    • অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করে কীভাবে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পাবে লেখক নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন উক্ত আর্টিকেলটিতে।

      Reply
  57. মেডিকেলে পড়া অনেক ছেলেমেয়েদের স্বপ্ন। অনেকের ধারনা মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাতে হবে, বড় মামা-চাচা কর্মকর্তা থাকা লাগবে, অনেক ব্রিলিয়ান্ট, টপার, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হতে হবে তবেই মেডিকেল সিট পাওয়া যাবে এমন চিন্তাভাবনা কিন্তু ঠিক নয়।
    মেডিকেলের পড়ালেখা স্মার্টলি এবং রুটিনমাফিক করা উচিত এবং এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।
    যারা মেডিকেলে পড়তে বা ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাদের জন্য কন্টেন্টটি অনেক উপকারী।

    Reply
  58. আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে আমরা মেডিকেল কলেজে পড়ে অসহায় মানুষের চিকিৎসা করবো। ভালো এবং বড় একজন ডক্টর হবো।মেডিকেল পড়ুয়া শিক্ষার্থী হতে হলে কি করতে হবে তা খুব সুন্দর ভাবে উপরিউক্ত বর্ণিত কনটেন্টের মধ্যে লেখা আছে। মাশাআল্লাহ লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে কিভাবে পড়লে আমরা মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি হতে পারবো। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  59. প্রথমত লেখক কে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। কারণ ওনার টপিকটা পরে আমার খুবই ভালো লেগেছে। লেখক এখানে ঠিক যথার্থ আলোচনা করেছেন শুধুমাত্র মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য নয় যে কোন ভালো জায়গায় ফ্রান্স পেতে হলে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নাই। আর কথায় আছে অধ্যবসায় হল সফলতার মূল চাবিকাঠি। সেই অধ্যবসায় হতে হবে রিসার্চ এর মাধ্যমে। ভালো ফলাফল করতে হলে আমাদের একাডেমিক গাইড বই নয় কোন এমসিকিউ এর বিশাল বড় বই মুখস্ত করে নয়। সফলতা অর্জন করতে হলে ক্লাস ওয়ান থেকে একাডেমিক বই এর প্রতিটি টপিক ভালো করে রিসার্চ করি নিজে mcq প্রশ্ন তৈরি করে পড়তে হবে, তাহলে একটি টপিক সম্পর্কে একজন ছাত্রীর ভালো ধারণা পাবে। মুখস্ত করে নয় রিসার্চ এর মাধ্যমে কোন টপিক ভালো করে ধারণা লাভ করলে মানসিক বা ব্রেনে কোন চাপ পড়ে না মনে সবকিছু অটু সেট আপ হয়ে যায়। তাহলে ভুলে যাওয়া প্রবণতা থাকে না। আমার মনে হয় প্রতিটি শিক্ষার্থীর মা-বাবার এ বিষয়ে ভালো ধারণা থাকলে এবং এভাবে গাইডলাইন দিয়ে এগিয়ে নিলে প্রতিটি শিক্ষার্থী ভালো জায়গায় সফলতা অর্জন করে দেশের একজন গর্বিত স্মার্ট নাগরিকের অবদান রাখতে পারবে।

    Reply
  60. ছোটবেলা হতেই বেশীর ভাগ শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখে বড় হয়ে ডাক্তার হবে, এজন্যই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় হয় সবচেয়ে বেশি কম্পিটিশন। এই কম্পিটিশন এ টিকে থাকতে হইলে কিছু নিয়ম মাফিক পড়া-শুনা দরকার যেমনঃ প্রশ্নব্যাংক সমাধান, বই দাগিয়ে পড়া, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ইত্যাদি। এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতির কিছু কৌশল জানতে পারব যা আমাদের কম্পিটিশন এ টিকিয়ে থাকতে অনেক হেল্পফুল হবে।

    Reply
  61. ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই মনে পোষন করে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া অন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে একটু ভিন্ন ধাচের। একজন মেডিকেল পড়ুয়া শিক্ষার্থী হতে হলে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে তা খুব সুন্দর ভাবে উপরিউক্ত বর্ণিত কনটেন্টের মধ্যে লেখা আছে।এই কন্টেন্টটিতে কিভাবে মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতি নিতে হবে তার বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের জন‍্য একটি উপকারী পোস্ট।

    Reply
  62. সবাই চাই পড়ালেখা করে বড় হয়ে ডাক্তার হবে।
    প্রত্যেক তরুণ তরুণী এবং তাদের বাবা-মা স্বপ্ন দেখে তাদের সন্তান গায়ে এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলিয়ে ডাক্তারীর মতো মহান পেশায় নিয়োজিত হয়ে মানুষের সেবা করবে।কিন্তু অনেকে কঠোর পরিশ্রম করে ও মেডিকেলের ভর্তি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে না,স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায় শুধুমাত্র সঠিক গাইড-লাইনের অভাবে, উপরোক্ত কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর এবং সহজভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা হয়েছে।আশাকরি কনটেন্টটি পড়ে মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

    Reply
  63. সুন্দর একটি ব্যাকআপ প্ল্যান নিয়ে পড়ালেখা করলে মেডিকেলের মত গুরুত্বপূর্ণ ভর্তি পরীক্ষাটাও অনেক সহজ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে পরীক্ষার হলে রিল্যাক্সে পরীক্ষা দেওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে চমৎকারভাবে লেখা হয়েছে, যেটা মেডিকেলে ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী হবে।

    Reply
  64. মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চায় । ছোট বেলা থেকেই অনেক শিক্ষার্থী এই সপ্ন নিয়ে বড়ো হয় যে, সে বড় হয়ে ডাক্তার হবে। মানুষের সেবা করবে।
    কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়।
    এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় তা উপরে বিস্তারিত লেখা আছে আশা করি এটা পরের ধারণা পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  65. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। সবাই চাই পড়ালেখা করে বড় হয়ে ডাক্তার হবে। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই মনে পোষন করে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া অন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে একটু ভিন্ন ধাচের। অনেকের ধারনা মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাতে হবে, বড় মামা-চাচা কর্মকর্তা থাকা লাগবে, অনেক ব্রিলিয়ান্ট, টপার, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হতে হবে তবেই মেডিকেল সিট পাওয়া যাবে এমন চিন্তাভাবনা কিন্তু ঠিক নয় । অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় | মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ।একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে ইনশাআল্লাহ। সুন্দর এই আর্টিকেলের জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।

    Reply
  66. বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষাগুলোর মধ্যে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বেশি প্রতিযোগিতামূলক। সাদা এপ্রোন পড়ে গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও সরকারি মেডিকেল এর ভর্তি পরীক্ষায় সুযোগ পায় খুব কম শিক্ষার্থী। তাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রয়োজন ধৈর্য সাধনা এবং নিখুঁত প্রস্তুতি।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা যদিও খুব কঠিন তবুও কনটেন্টটিতে লেখক যে কলা কৌশল উল্লেখ করেছেন সেগুলো অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীদের জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি নিতে একটু সহজ হবে।

    Reply
  67. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। সাদা এপ্রোন পড়ে গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও সরকারি মেডিকেল এর ভর্তি পরীক্ষায় সুযোগ পায় খুব কম শিক্ষার্থী। তাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রয়োজন ধৈর্য সাধনা এবং নিখুঁত প্রস্তুতি।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা যদিও খুব কঠিন তবুও কনটেন্টটিতে লেখক যে কলা কৌশল উল্লেখ করেছেন সেগুলো অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীদের জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি নিতে একটু সহজ হবে।

    Reply
  68. ধন্যবাদ লেখককে এরকম অসাধারণ একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। একজন শিক্ষার্থীর জীবনে এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কনটেন্ট এ মেডিকেল পরীক্ষার উত্তীর্ণ হওয়ার সকল টিপস খুব সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে। এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।বিশ্ববিদ্যালয়ের যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা রয়েছে তার মধ্যে মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার সবচেয়ে কঠিন এবং প্রতিযোগিতামূলক । প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ডাক্তারের চেয়ারে বসা। সেই জন্য এটি অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক। কিন্তু অনেকের ধারণা যে টাকা থাকলেই মেডিকেলের একটি সিট বরাদ্দ। কিন্তু আসলে এটি নয় একজন মেধাবী ও পরিশ্রমী শিক্ষার্থীর কাছেও এই সিট বরাদ্দ। সেই জন্য শিক্ষার্থীকে অনেক পরিশ্রম করতে হয় এবং কিছু প্রয়োজনীয় নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। যেমন- রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা, বই দাগিয়ে পড়া, এবং পরীক্ষায় বসার আগে পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে সব ধরনের তথ্য ভালোভাবে জানা এবং পরীক্ষার হলে কি কি করতে হবে ,সে সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করা। এতে আশা করা যায় একজন শিক্ষার্থীর মেডিকেলে উত্তীর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা খানিকটা বেড়ে যাবে। সেজন্য আমি মনে করি ,এই কনটেন্ট টি প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  69. সাদা অ্যাপ্রোন,স্টেথোস্কোপ ও মেডিকেলের একটা সিট যদি স্বপ্ন হয়, তাহলে এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকে, প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু সময়, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য পড়তে হবে।সুন্দর, সুপরিকল্পিত একটা ব্যাকআপ প্ল্যান মেডিকেলের প্রস্তুতিকে সহজ করে দেয়। মেন্টালি স্ট্রং থেকে উক্ত কনটেন্ট ফলো করে রুটিন মাফিক পড়াশোনা করে প্রিপারেশন নিতে পারলে, আসন নিশ্চিত করা সহজ হবে। এই গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্টটি শেয়ার করার জন্য লেখক কে আন্তরিক ধন্যবাদ।

    Reply
  70. মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়ে পড়াশোনা করা, সাদা এপ্রন পড়া ,একজন ডাক্তার হওয়া হাজার হাজার ছাত্র ছাত্রীর জীবনের স্বপ্ন,সন্তান কে নিয়ে বাবা মা দের স্বপ্ন। এই কন্টেন্টে মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষায় কি ধরনের প্রশ্ন আসে ও মান বণ্টন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে ।এছাড়া কিভাবে পড়লে এবং পরীক্ষা দিলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে স্বপ্ন কে সত্যি করা যায় তা খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। যা জেনে মেডিকেল কলেজে ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীরা অনেক উপকৃত হবে।

    Reply
  71. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করতে সেভাবেই প্রিপারেশন নেওয়া উচিৎ। তবেই সম্ভব পরীক্ষায় পাশ করা । লেখক সুন্দরভাবে এই বিষয়টি উল্লেখ্য করেছেন কন্টেন্টে।

    Reply
  72. মেধাবী সকল ছাত্রছাত্রীদের প্রথম টার্গেট থাকে মেডিকেল এ ভর্তি হওয়া। কিন্তু এটা সোনার হরিনের মতো। এখানে চান্স পেতে হলে কিছু টেকনিক অবলম্বন করে পড়াশোনা করতে হয়। এখানে যে বিষয় গুলো দেখানো হয়েছে তা মেডিকেল এ ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্রছাত্রীদের অনেক উপকার হবে।

    Reply
  73. মাশাল্লাহ ,খুবই সুন্দর একটি কনটেন্ট পড়লাম। ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটারকে আমাদের মাঝে এরকম অসাধারণ একটি কনটেন্ট পড়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। আমাদের দেশে প্রায় অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন মেডিকেল পরীক্ষার উত্তীর্ণ হওয়া। অধিকাংশ শিক্ষার্থী চাই একজন সফল ডাক্তার হতে। সেই জন্য মেডিকেল পরীক্ষার উত্তীর্ণ হওয়া এতটা কঠিন। কিন্তু কোন শিক্ষার্থী যদি পরিশ্রম এবং নিয়ম অনুসারে পড়ালেখা করে তাহলে সে খুব সহজেই মেডিকেলের একটি সিট নিজের জন্য বরাদ্দ করতে পারবে। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি মেডিকেল পরীক্ষায় কিভাবে উত্তীর্ণ হওয়া যায়, মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সকল তথ্য সম্পর্কে জেনেছি, কত নম্বর পেলে পরীক্ষক উত্তীর্ণ হওয়া চাই সে সম্পর্কে জেনেছি, তাছাড়া আরো জানতে পেরেছি, পরীক্ষার হলে বসার আগের প্রস্তুতি সম্পর্কে। এই কনটেন্টি পড়ার মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থীরাই এই সকল বিষয় সম্পর্কে সহজেই জানতে পারবে। তাছাড়া তারা যদি এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে ঠিকভাবে , আশা করা যায়, তারাও মেডিকেলে উত্তীর্ণ হতে পারবে। এই কনটেন্ট টি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই কার্যকরী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  74. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ নিয়ে লেখাটি লিখা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  75. বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মধ্যে অন্যতম হল মেডিকেলে ভর্তি হওয়া। সব শিক্ষার্থীর মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার একটা স্বপ্ন থাকলেও মেডিকেলে চান্স পাওয়া অনেক ধৈর্য ব্যাপার। ধন্যবাদ কনটেন্ট রাইটারকে আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য

    Reply
  76. প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। সবাই চাই পড়ালেখা করে বড় হয়ে ডাক্তার হবে। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই মনে পোষন করে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া অন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে একটু ভিন্ন ধাচের। অনেকের ধারনা মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাতে হবে, বড় মামা-চাচা কর্মকর্তা থাকা লাগবে, অনেক ব্রিলিয়ান্ট, টপার, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হতে হবে তবেই মেডিকেল সিট পাওয়া যাবে এমন চিন্তাভাবনা কিন্তু ঠিক নয় । এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি মেডিকেল পরীক্ষায় কিভাবে উত্তীর্ণ হওয়া যায়, মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সকল তথ্য সম্পর্কে জেনেছি, কত নম্বর পেলে পরীক্ষক উত্তীর্ণ হওয়া চাই সে সম্পর্কে জেনেছি, তাছাড়া আরো জানতে পেরেছি, পরীক্ষার হলে বসার আগের প্রস্তুতি সম্পর্কে। এই কনটেন্টি পড়ার মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থীরাই এই সকল বিষয় সম্পর্কে সহজেই জানতে পারবে। তাছাড়া তারা যদি এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে ঠিকভাবে , আশা করা যায়, তারাও মেডিকেলে উত্তীর্ণ হতে পারবে। এই কনটেন্ট টি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই কার্যকরী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  77. বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মধ্যে অন্যতম হল মেডিকেলে ভর্তি হওয়া। কিন্তু এটা সোনার হরিনের মতো। এখানে চান্স পেতে হলে একজন শিক্ষার্থীকে নিজের সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করতে হয়। সাদা এপ্রোন পড়ে গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও সরকারি মেডিকেল এর ভর্তি পরীক্ষায় সুযোগ পায় খুব কম শিক্ষার্থী। মেডিকেলে চান্স পাওয়ার ক্ষেত্রে লেখকের এই আর্টিকেলটি একজন শিক্ষার্থীর জন্য অনেক কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হবে ইং শাহ্ আল্লাহ। আর্টিকেলটি সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  78. বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেলে চান্স পাওয়া সহজ নয়। মেডিকেলে চান্স পেতে হলে একজন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনার বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতে হবে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কিত বিস্তারিত নিয়ে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই লেখককে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এর ফলে অনেক শিক্ষার্থী উপকৃত হবেন।

    Reply
  79. বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মধ্যে অন্যতম হল মেডিকেলে ভর্তি হওয়া।প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ডাক্তারের চেয়ারে বসা। মেডিকেল চান্স পাওয়া এতো সহজ নয়। তবে দৃয় আত্মবিশ্বাস এবং কঠোর পরিশ্রম এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেল এ চান্স পেতে পারে। মেডিকেলে চান্স পাওয়ার ক্ষেত্রে লেখকের এই আর্টিকেলটি একজন শিক্ষার্থীর জন্য অনেক কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হবে ইং শাহ্ আল্লাহ। আর্টিকেলটি সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  80. একজন শিক্ষার্থীর জন্য মেডিকেলে চান্স পাওয়া একটি স্বপ্নের মত। কিন্তু বর্তমানে মেডিকেল এ চান্স পাওয়া খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু ভালোভাবে পড়াশুনা করলে মেডিকেলে চান্স পাওয়া সম্ভব। আর এখানে চান্স পেতে হলে শিক্ষার্থীকে অবশ্যই মেধাবী, ধৈর্যশীল , পরিশ্রমী এবং কৌশলী হতে হবে। উক্ত অনুচ্ছেদটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল গুলো খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  81. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। সুন্দর একটি ব্যাকআপ প্ল্যান নিয়ে পড়ালেখা করলে মেডিকেলের মত গুরুত্বপূর্ণ ভর্তি পরীক্ষাটাও অনেক সহজ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে পরীক্ষার হলে রিল্যাক্সে পরীক্ষা দেওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে চমৎকারভাবে লেখা হয়েছে, যেটা মেডিকেলে ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী হবে।

    Reply
  82. সাদা এপ্রোন ও স্টেথোস্কোপ অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন।স্বপ্ন পূরণ করতে কিছু সাধনাও করতে হয়।প্রচন্ড আত্নবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম একজন শিক্ষার্থীর প্রথম পরিকল্পনায় থাকতে হবে।সেই সাথে গোছানো রুটিন,নিয়মানুক পড়াশুনার অভ্যাস,সঠিক তথ্য জানা,পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া, পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রাখা ইত্যাদি বিষয়াবলি আমরা এ কনটেন্ট থেকে ভালোভাবে জানলাম।আশা করি সবাই আমরা অনেক কিছু জানতে পারলাম,ধন্যবাদ কনটেন্ট লেখককে।

    Reply
  83. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা র জন্য ।ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে যেটা কিছু সবচেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। এসব কিছু জানতে হলে অবশ্য আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।

    Reply
  84. মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চাই। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টি পড়া সকল মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য খুবই প্রয়োজন।

    Reply
  85. মেডিকেল এ ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই হেল্পফুল একটি আর্টিকেল। মেডিকেল এ ভর্তির এই চমৎকার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলো বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  86. আর্টিকেলটিতে মেডিকেল চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ন কিছু টিপস দেওয়া হয়েছে। এটি মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষাথীদের জন্য খুবই দরকারী। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  87. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পায় কারন যে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করতে হয়, তার জন্য প্রয়োজন যথাযথ ভাবে এবং যথাযথ বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করা। নিচের কন্টেন্টিতে সেই বিষয়টি নিয়েই সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  88. এই লেখাটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রস্তুতি নিয়ে লেখা হয়েছে এবং বিভিন্ন দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
    লেখার বিভিন্ন অংশের উপর মন্তব্য করা যেতে পারে:
    প্রথমে সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মানোর মিথ: লেখার শুরুতেই একটি প্রচলিত ভুল ধারণাকে খণ্ডন করা হয়েছে। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ মেডিকেল পড়াশোনা করার জন্য সম্পদের চেয়ে মেধা এবং কঠোর পরিশ্রম বেশি প্রয়োজন।
    মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা: এই অংশে বর্তমান প্রতিযোগিতার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য চ্যালেঞ্জিং।
    ব্যাকআপ প্ল্যান: ব্যাকআপ প্ল্যানের গুরুত্ব সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক হতে পারে।
    প্রিপারেশনের সময় মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতা: প্রিপারেশনের সময় মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার গুরুত্ব উল্লেখ করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীদের চাপমুক্ত থাকা দরকার।
    বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তুতির কৌশল: প্রতিটি বিষয়ের জন্য নির্দিষ্ট কৌশল ও টিপস দেওয়া হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে।
    পরীক্ষার হলে করণীয় এবং বর্জনীয়: পরীক্ষার হলে কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয় তা নিয়ে পরিষ্কার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
    সামগ্রিকভাবে, লেখাটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই কার্যকর নির্দেশনা প্রদান করেছে যা তাদের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে সহায়ক হবে।

    Reply
  89. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানো হাজারো তরণ তরুণী স্বপ্ন কিন্তু এই স্বপ্ন সকলেরই পূরণ হয় না । কারন বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু।উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।লেখককে ধন্যবাদ মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল টিপস এন্ড ট্রিকস বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  90. অনেকরই ছোট বেলা থেকে স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার ।এত বড় আশা নিয়ে অবশেষে স্বপ্ন পূরণ হয়না।আবার অনেকের স্বপ্ন না থাকলেও কোন ক্রমে ডাক্তার হয়ে যায়।আসলে প্রচুর পড়াশোনা করেও সে সফল হতে পাড়ে না।প্রথমত আমাদের টিপস গুলো সঠিক ভাবে পালন করতে পারি না।শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।কোন টপিক শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বুঝে বুঝে পড়তে হবে।প্রত্যেক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে।নিজেকে ভাল ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।প্রচুর পরিমানে মেধা খরচ করতে হবে।সকল বিষয়ের উপর সমান গুরুত্ব দিতে হবে।নিজের উপর সম্পূর্ণ আস্তা রাখতে হবে।

    Reply
  91. যাদের মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন আছে, তাদের জন্য এই কনটেন্টটি সুন্দরভাবে একবার পড়ে নেওয়া খুবই জরুরী। কারণ স্বপ্ন তো আমরা সবাই দেখি, কিন্তু স্বপ্ন সফল করতে গেলে সঠিক গাইডলাইন খুব জরুরী।

    Reply
  92. এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট পেয়ে খুব খুশি হলাম। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কীভাবে ভালো রেজাল্ট করা যায় এখানে খুব সুন্দর করে উল্লেখ করা আছে। সারাদিন পড়লেও কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস না জানলে আসলে কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়া যায় না। এই লেখাটি পড়ে খুব উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  93. সকল শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়াশোনা করার। যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে তার মধ্যে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতামূলক। তাই স্বপ্ন থাকলেও অনেকের টা বাস্তবায়ন হয় না বা পূরণ হয় না। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু কৌশল বা টিপস বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।যা একজন শিক্ষার্থীকে অনেক ভাবে সাহায্য করতে পারে। যারা মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছেন তাদের জন্য আর্টিকেলটি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে।

    Reply
  94. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ হাজারো তরুণ তরুণির স্বপ্ন।
    এই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ঠিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু।পরীক্ষার মানবণ্টন,এর ধরণ,প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা।ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা,নিয়মিত পড়াশোনা,অনুসরণ,স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা,পরীক্ষার হলে কি করা উচিত কি করা উচিত নয় সব একজন শিক্ষার্থীর জানা উচিত।
    আর এসব কিছু জানতে হলে আর্টিকেল টি পড়তে হবে।
    আর্টিকেল টি তে সবকিছু বুঝানো হয়েছে।যা একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    ধন্যবাদ আর্টিকেল রাইটার কে এত সুন্দর করে সবকিছু ব্যাখ্যা করার জন্য।

    Reply
  95. আসলে মানুষের জীবনে হার জিত থাকবে। এই জিনিসটাকে মাথায় রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মূলক ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। যেখানে চান্স পাওয়ার ইচ্ছা সবার থাকে। এই কন্টেন্টটি পড়লে আপনারা আরো জানতে পারবেন।

    Reply
  96. অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়ার, কিন্তু বাছাই করা মেধাবী ছাত্র বা ছাত্রী সরকারি মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়, যারা সুযোগ পায়, দেখা যায় তাদের মধ্যে কিছু বিশেষ গুণ থাকে| যেমন, ব্রিলিয়ান্ট টপার ও মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী, প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা, পরীক্ষার মানবন্টন, এর ধরন প্রশ্ন ব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আয়ত্ত করা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশুনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ ও স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা| শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার সময় একদম রিলাক্স, চিন্তা মুক্ত ভাবে পরীক্ষা দেয়া উচিত| সুন্দর একটা ব্যাকআপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন অনেকটাই রিস্কি, তাই এই ব্যাপারে ব্যাপক প্রিপারেশন দরকার| লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক এত বিস্তারিতভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য, এই আর্টিকেলটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য খুব উপকার হবে|

    Reply
  97. একজন ডাক্তার হওয়ার সপ্ন কম বেশি সবাই ই দেখে ,কিন্ত তার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়!একজন মেডিকেল শিক্ষার্থীর জন্য এই আরটিকেল টি খুব ই হেল্পফুল !

    Reply
  98. অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন দেখে । কিন্তু তাদের মধ্যে সব ছাত্র-ছাত্রী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পায় না। কারণ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে হলে সঠিক গাইডলাইনের প্রয়োজন হয় । অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় , কোন বিষয়গুলো গুলো পড়তে হবে এবং কিভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া যাবে তা জানে না। লেখক এই আর্টিকেলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে হলে কি কি করতে হবে এবং কিভাবে প্রিপারেশন নিতে হবে তা আলোচনা করেছেন।

    Reply
  99. এই কন্টেন্টটি মাধ্যমে যে সকল শিক্ষার্থী মেডিকেল এ ভর্তি হতে চায় তাদের অনেক উপকার হবে।

    Reply
  100. নিম্নোক্ত আর্টিকেলটিতে স্বপ্নের মেডিকেলে চান্স পাওয়া বাস্তবায়ন করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  101. প্রত্যক পিতামাতার স্বপ্ন থাকে তার সন্তান ডাক্তার বা ইন্জিনিয়ার হবে।এজন্য নবম শ্রেণী থেকে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা শুরু করার প্রেসার দিয়ে থাকে।শুধু ব্রিলিয়ান্ট,টপার বা ফাস্ট হও ও মুখস্থ বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই যে মেডিকেলে চান্স পাবে এমন চিন্তাভাবনা করা ঠিক না।এজন্য প্রচুর পরিশ্রম, আত্নবিশ্বাস ও ধৈর্য্য দরকার। ভর্তি পরীক্ষা মানে প্রতিযোগিতা বা যুদ্ধ।যেকোন ভর্তি পরীক্ষার নিজের জন্য সিট কনফার্ম করতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা বা নির্দেশনা,রুটিন ও ভালো প্রস্তুতি।তবে আশানুরূপ ফলাফল অর্জন করা সম্ভব। উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার টিপস সম্পর্কে খুব সুন্দর করে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  102. ছোট বেলা থেকে যারা ডাক্তার হওয়ার বাসনা মনে নিয়ে ১২টা বছর কাটিয়ে এ পর্যন্ত এসেছে তারা অবশ্যই একথাগুলো মনযোগ পড়া ও অনুসরন করা উচিৎ।

    Reply
  103. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। মেডিকেল এ ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল টিপস এন্ড ট্রিকস বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  104. কন্টেন্ট টি তে মূলত মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস আলোচনা করা হয়েছে।
    প্রত্যেকবছর অনেক ছাত্রছাত্রী মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে থাকে। কিন্তু অনেকেই সঠিক গাইড লাইনের অভাবে সাফল্য লাভ করতে পারে না। কিভাবে সহজেই সফলতা অর্জন করা যাবে,কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত এই সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কন্টেন্ট টি তে।
    কন্টেন্ট টি খুবই উপকারী হবে যারা মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক।

    লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  105. মেডিকেলে পড়াশোনা করে ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে বেশীরভাগ শিক্ষার্থী করে থাকে কিন্তু সবাই সেই সুযোগটা পায় না। মেডিকেলে সুযোগ পেতে হলে অনেক প্ররিশ্রমের সাথে পড়াশোনা করতে হয়। এই কনটেন্টটি সেই সকল ছাত্রদের জন্য খুবই উপকারী হবে যারা ডাক্তারী পড়াশোনা করতে বিশেষভাবে আগ্রহী।

    Reply
  106. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।
    তুমি যদি এই ষাটটা মিনিট মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব উত্তর করে আসতে পারো, তাহলে নিশ্চিত থাকো সেই সাদা এপ্রোনটা তোমারই হবে। এই আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস সমূহ লেখক সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ ।

    Reply
  107. বর্তমানে চাকরীর বাজারে বাংলা দেশের অবস্থান একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়,মেডিকেলে চান্স পাওয়া এখন খুব দুস্কর্ম বিদেশ করে যারা মুখস্ত বিদ্যা পারদর্শী ও ধনকুবের সন্তান হলেও যে পাওয়া যায় না চাকরী তা আর্টিকেলে পরিস্কার ভাষায় বুঝিয়ে স্টুডেন্টদেরকে জ্ঞানার্জনের প্রতি উৎসাহ যোগানো হয়েছে! আর্টিকেলে একজন স্টুডেন্টকে মেন্টালি ফিজিকালি ফিটনেসের প্রতিও গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে! তাছাড়া এই আর্টিকেলে পুঙ্খানুপুঙ্খ টিপস আলোচনা করা হয়েছে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার!সর্বোপরি ব্যাকআপ প্ল্যানের ওপর জোড় দেওয়া হয়েছে যাতে একজন স্টুডেন্ট চান্স না পেলেও মন না ভেঙ্গে পরবর্তীকালে আবারও চেস্টা করতে পারে,এবং মানসিকভাবে স্ট্রেসনেস থেকে মুক্তও থাকে!

    Reply
  108. মেডিকেলে চান্স পেতে ও সাদা এপ্রোন গায়ে দিতে সকল শিক্ষার্থীরা ই চায়। মেডিকেলে চান্স পাওয়া নিয়ে অনেকের কিছু ভুল ধারণা আছে। কিভাবে পড়াশোনা করলে মেডিকেলে চান্স পাওয়া যায় তা এই কন্টেনটি তে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  109. ছোটবেলা থেকে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বোধহয় সবার-ই থাকে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস অনুসরণ করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফলতার সম্ভাবনা বাড়বে। পুরানো প্রশ্নপত্র প্র্যাকটিস করতে হবে। একটি সুস্পষ্ট পড়ার পরিকল্পনা তৈরি করে প্রতিদিনের অধ্যয়নের জন্য সময় নির্ধারণ করতে হবে। বায়োলজি, কেমিস্ট্রি, ফিজিক্স এবং ইংরেজি বিষয়গুলোতে ভালো দখল রাখতে হবে। নিয়মিত বিশ্রাম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। মাথা ঠাণ্ডা রেখে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। আল্লাহ্‌র উপর ভরসা করতে হবে তিনি চাইলে সব সম্ভব।

    Reply
  110. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে আমারা মেডিকেল কলেজএ পড়ে অসহায় মানুষের চিকিৎসা দেব।বড় একজন ডাক্তার হব। একজন মেডিকেল পড়ুয়া শিক্ষার্থী হতে হলে কি করতে হবে। লেখক তা খুব সুন্দর ভাবে কনটেন্ট এর মধ্যে তুলে ধরেছেন।কিভাবে পড়াশোনা করলে আমরা মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি হতে পারবো।মাশাআল্লাহ লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে কনটেন্টটি তে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  111. অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। এই কনটেন্ট টি লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার অনেক গুলো বিষয় খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী বলে আমি মনে করি।

    Reply
  112. মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পাওয়ার জন্য শুধু ধনী হওয়া বা আত্মীয়-স্বজনের প্রভাব দরকার নয়, বরং ভালো প্রস্তুতি এবং ব্যাকআপ প্ল্যান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় মানসিক স্থিরতা ও সঠিক উত্তর দেওয়া প্রয়োজন, কারণ একাধিক সঠিক উত্তরের ক্ষেত্রে সবকটি নির্দিষ্ট করতে হয় এবং কোনো ভুল হলে নেগেটিভ মার্কিং হয়। তাই, সঠিক প্রস্তুতি এবং চাপমুক্ত থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলেই সাদা এপ্রোন পাওয়ার স্বপ্ন বাস্তব হতে পারে।

    Reply
  113. চিকিৎসা পেশা সকলের কাছেই একটি মহৎ পেশা। এই পেশায় গিয়ে মানবসেবার মতো মহৎ ব্রত পালন করার রয়েছে অবারিত সুযোগ। তাই অনেক শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়তে, ডাক্তার হতে। একজন আগ্রহী শিক্ষার্থীকে প্রথমেই পার হতে হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি কেবল একটি পরীক্ষা নয়, যুদ্ধও বটে। সেজন্য দরকার সঠিক প্রস্তুতি আর কঠোর পরিশ্রম।

    Reply
  114. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  115. বেশিরভাগ মেধা সম্পন্ন শিক্ষার্থী ই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। তাছাড়া ও প্রপার গাইড লাইন এবং ফিজিক্যালী ,মেন্টালী, ইমোশনাল প্রিপারেশন ও অনেক জরুরী। আত্মবিশ্বাসের সাথে লক্ষ্য নিয়ে পরীক্ষা দিতে হয় তবেই উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব

    Reply
  116. অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন দেখে । কিন্তু তাদের মধ্যে সব ছাত্র-ছাত্রী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পায় না। কারণ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে হলে সঠিক গাইডলাইনের প্রয়োজন হয় । অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় , কোন বিষয়গুলো গুলো পড়তে হবে এবং কিভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া যাবে তা জানে না। লেখক এই আর্টিকেলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে হলে কি কি করতে হবে এবং কিভাবে প্রিপারেশন নিতে হবে তা আলোচনা করেছেন।

    Reply
  117. অনেকের সপ্ন থাকে মেডিকেল এ পড়ার,একজন মেধাবী শিক্ষার্থীরা তার মেধাকে যাচাই করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য মেডিকেল এর যা যা পড়া তা অভ্যাসে পরিণত করার,সঠিক গাইডলাইন অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া, শিক্ষার্থী অনেক, প্রতিযোগিতা অনেক থাকবে,কিন্ত সেখান থেকে যারা অধ্যবসায়,ধৈয,প্রাথনা,পরিশ্রম সাধনা করেছেন তারাই এই সফলতার মুখ দেখেছে,এই কন্টেন্ট টি তে লেখক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন কিভাবে পড়লে আগানো যাবে, কিভাবে শুরু টা করব,সবাইকে বলব এই কন্টেন্ট টি পড়ুন নিজের ওপর আত্নবিশ্বাস আসবে।

    Reply
  118. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেলে ভর্তির জন্য নিখুঁত প্রস্তুতি প্রয়োজন। ভর্তি পরীক্ষার আগে পূর্ণ প্রস্তুতি নেয়াটা খুবই জরুরী। নিম্নোক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস শেয়ার করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের কাজে আসবে।

    Reply
  119. মেডিকেলে সুযোগ পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার।তারপরও অনেকের স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়ার। কিন্তু অনেকেই জানে না মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্য সঠিকভাবে কিভাবে প্রস্তুতি নেয়া উচিত।লেখাটিতে তা সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

    Reply
  120. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
    এই কনটেন্ট পড়ে অনেক শিক্ষার্থীরা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য সহজ ভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
    আল্লহ পাক লেখকের জ্ঞানের বারাকাহ দান করুক আমিন।

    Reply
  121. চিকিৎসা পেশা সকলের কাছেই একটি মহৎ পেশা। এই পেশায় গিয়ে মানবসেবার মতো মহৎ কাজ করার জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। তাই অনেক শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়তে, ডাক্তার হতে। একজন আগ্রহী শিক্ষার্থীকে প্রথমেই পার হতে হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি কেবল একটি পরীক্ষা নয়, যুদ্ধও বটে। সেজন্য দরকার সঠিক প্রস্তুতি আর কঠোর পরিশ্রম।

    Reply
  122. মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা মানে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এটা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ।মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  123. ইচ্ছা শক্তি, লক্ষ, পরিশ্রম এই বিষয় গুলো মেনে চললে যে কোনো কাজে সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ। আর্টিকেল টি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরিক্ষায় শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল টিপস এন্ড ট্রিকস বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  124. অসংখ্য ধন্যবাদ লেখক কে, সহজ ভাষায় ভর্তি পরীক্ষার কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য। মেডিকেলে পড়ার জন্য সোনার চামুচ মুখে দিয়ে জন্ম নেওয়া বা টাকার মালিক হওয়া জরুরি না।ব্রিলিয়ানট ও টপার হওয়াও একমাত্র সর্ত নয়। সঠিক উত্তর এর উপর নির্ভর করে সিট পাওয়া যায়। তাই এই কনটেন্ট সবার পড়া উচিত।

    Reply
  125. এই আর্টিকেলটি বাংলাদেশে মেডিকেল এন্ট্রান্স পরীক্ষার প্রতিযোগিতামূলক প্রকৃতি এবং প্রয়োজনীয় তীব্র প্রস্তুতির প্রতিফলন করে। এটি মানসিক স্থিতিস্থাপকতা, কার্যকর অধ্যয়নের অভ্যাস এবং একটি সহায়ক পরিবেশের গুরুত্বের উপর জোর দেয়। পরিশেষে, পরীক্ষার সময় সতর্কতার সাথে প্রস্তুতি এবং সংযম বজায় রাখার উপর সাফল্য নির্ভর করে।

    Reply
  126. আমারও এক সময় স্বপ্ন ছিলো গায়ে সাদা এপ্রোন জড়াবো,গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলবে কিন্তু তা আর হলো না,তবে এখোন আমার শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন দেখাই।এই কন্টেন্ট টি আমার এই কাজকে আরো সহজ করে দেবে বলে আমি আশা করি।

    Reply
  127. মেডিকেলে চান্স পাওয়া জীবনের সবকিছু না হলেও এটি অনেক সম্মানের।কন্টেন্টটিতে মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নানা দিকনির্দেশনা ও টিপস্ রয়েছে,যা একজন শিক্ষার্থীকে তার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

    Reply
  128. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্রিলিয়ান্ট, টপার এবং মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া।মেডিকেলের প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত,প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা উচিত। এছাড়া ও মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ এই কন্টেন্টটিতে উল্লেখ রয়েছে। তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  129. কনটেন্টটি অসাধারণ, লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ যে এতো সুন্দর ভাবে মেডিকেল চান্স পাওয়ার সকল টিপস গুলো উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  130. মেডিকেলে পড়ার জন্য সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাতে হবে, মামা-চাচাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বড় পদে থাকতে হবে বা অনেক টাকার মালিক হতে হবে—এসব ধারণা একেবারেই ভুল। মেডিকেলে ভর্তির জন্য আসল চাবিকাঠি হলো কঠোর অধ্যবসায়, পরিকল্পিত প্রস্তুতি এবং মানসিক দৃঢ়তা। রিল্যাক্স মাইন্ড এবং একটি ব্যাকআপ প্ল্যান নিয়ে পরীক্ষা দিলে চাপমুক্ত থাকা যায় এবং ভালো ফলাফল করা সম্ভব। তাই সঠিক প্রস্তুতি এবং আত্মবিশ্বাস থাকলে মেডিকেলের সাদা এপ্রোন আপনার জন্য অপেক্ষা করছে।

    Reply
  131. আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ
    প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জীবনে অনেক স্বপ্ন থাকে। ডাক্তার হওয়া এটাও একটি মহান স্বপ্ন। স্বপ্ন যত বড় তা বাস্তবায়ন করা ততো কঠিন হয়ে পড়ে।এই স্বপ্ন পূরণের জন্য অর্থ কিংবা ব্রিলিয়ান্ট টপার হওয়া জরুরি নয়। জরুরী হচ্ছে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তির্ণ হওয়া । আর এমনই এক মূল্যবান বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে এই আর্টিকেলে। লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  132. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ হাজারো তরুণ তরুণির স্বপ্ন।
    এই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ঠিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু।পরীক্ষার মানবণ্টন,এর ধরণ,প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা।ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা,নিয়মিত পড়াশোনা,অনুসরণ,স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা,পরীক্ষার হলে কি করা উচিত কি করা উচিত নয় সব একজন শিক্ষার্থীর জানা উচিত।
    আর এসব কিছু জানতে হলে আর্টিকেল টি পড়তে হবে।
    আর্টিকেল টি তে সবকিছু বুঝানো হয়েছে।যা একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    ধন্যবাদ আর্টিকেল রাইটার কে এত সুন্দর করে সবকিছু ব্যাখ্যা করার জন্য।

    Reply
  133. খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে তুলে ধরা হয়েছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি। লেখক তার কন্টেন্ট এর মধ্যে মেডিকেল ভতি পরিক্ষার সম্পূর্ণ সিলেবাসকে সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। কোন শিক্ষার্থীর দৃঢ় মনোবল থাকলে ও কন্টেন্টটি সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে ইনশাআল্লাহ মেডিকেলে চান্স পাবে।

    Reply
  134. 🎗️গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন ও প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।❤️

    💖মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।যা শিক্ষার্থীরা এই আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারবে। 👇

    👉এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।❤️❤️

    Reply
  135. আমাদের দেশে অধিকাংশ মেধাবি ছাত্র/ছাত্রীর লক্ষ্য থাকে ডাক্তার হওয়া। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন কিন্তু সবার হয় না। কারন বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তাদের ইচ্ছার ও পারিপাশ্বাকি পরিবেশের কারনে চিন্তার পরিবর্তন আসতে থাকে। কিন্তু যারা ছাত্র জীবনের শুরু থেকে নিজের বাসনাকে অন্তরে লালন করে পড়াশোনায় মনোযোগী হয়, কৌশলী, লক্ষ্যে অটুট থাকে , দৃঢ় মনোবল, অদম্য ইচ্ছে শক্তি ও ভবিষ্যতের জন্য প্ল্যান সাজিয়ে পড়াশোনা করে তারাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হয়।

    নিম্নোক্ত কন্টেন্টটি পড়লে আপনারা আরও বিশদভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক গাইডলাইন পাবেন আশা করি।

    Reply
  136. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই, তবে সবাই সে লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হয়না।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায়ী এবং কিছু টিপস্ মেনে চলতে হয়। কন্টেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস্ সম্পর্কে আলোচিত হয়েছে। যারা মেডিকেলে পড়তে চাই, তাদের ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে নিম্নোক্ত কন্টেন্টটি মনোযোগসহকারে একবার পড়ে দেখা খুবই জরুরী।

    Reply
  137. ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে যেটা কিছু সবচেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু। এসব কিছু জানতে হলে অবশ্য আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত। ধন্যবাদ আর্টিকেলের রাইটারকে। এত সুন্দরভাবে সবকিছু ব্যাখা করার জন্য।

    Reply
  138. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কাজ, কিন্তু সঠিক প্রস্তুতি ও কৌশল অবলম্বন করলে এই লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হল যা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সহায়ক হতে পারে:

    1. পরিকল্পিত অধ্যয়নসূচি তৈরি করুন:
    – একটি সঠিক সময়সূচি তৈরি করে প্রতিদিনের পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করুন।
    – বিভিন্ন বিষয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করুন এবং পড়াশোনার সময় যথাসম্ভব কম্প্রোমাইজ করবেন না।

    2. সঠিক রিসোর্স বাছাই করুন:
    – NCTB বই ভালোভাবে পড়ুন এবং সেগুলির মূল বিষয়গুলো বুঝে নিন।
    – বিভিন্ন রিভিউ বই এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কে ধারণা লাভ করুন।

    3. প্র্যাকটিস টেস্ট দিন:
    – নিয়মিত প্র্যাকটিস টেস্ট দিন এবং নিজের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করুন।
    – প্র্যাকটিস টেস্টের ভুলগুলো শোধরানোর চেষ্টা করুন এবং দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করে সেগুলোর উপর কাজ করুন।

    4. বিষয়ভিত্তিক টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করুন:
    – প্রতিটি বিষয়ের মূল টপিকগুলো ভালোভাবে বুঝে নিন এবং সেগুলির উপর ভিত্তি করে প্র্যাকটিস করুন।
    – অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলজি ইত্যাদি বিষয়গুলোতে বিশেষ গুরুত্ব দিন।

    5. পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করুন:
    – পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্রগুলো সংগ্রহ করে সেগুলোর উত্তর দিন এবং প্রশ্নের ধরণ বুঝার চেষ্টা করুন।
    – কোন কোন বিষয় বেশি গুরুত্ব পায় তা নির্ধারণ করুন এবং সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন।

    6. মনের প্রস্তুতি:
    – মানসিক চাপ কমানোর জন্য নিয়মিত মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম করুন।
    – নিজেকে আত্মবিশ্বাসী রাখুন এবং আপনার লক্ষ্যের প্রতি দৃঢ় থাকুন।

    7. সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন:
    – পর্যাপ্ত ঘুম, সুষম খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন যাতে আপনার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে।
    – স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে যথাসম্ভব সচেতন থাকুন।

    মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য্যের পাশাপাশি উপরের টিপসগুলো মেনে চললে আপনি সফল হবেন। সঠিক প্রস্তুতি এবং পরিকল্পনা আপনার স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করবে। শুভকামনা

    Reply
  139. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কাজ, কিন্তু সঠিক প্রস্তুতি ও কৌশল অবলম্বন করলে এই লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হল যা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য সহায়ক হতে পারে:

    1. পরিকল্পিত অধ্যয়নসূচি তৈরি করুন:
    – একটি সঠিক সময়সূচি তৈরি করে প্রতিদিনের পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করুন।
    – বিভিন্ন বিষয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করুন এবং পড়াশোনার সময় যথাসম্ভব কম্প্রোমাইজ করবেন না।

    2. সঠিক রিসোর্স বাছাই করুন:
    – NCTB বই ভালোভাবে পড়ুন এবং সেগুলির মূল বিষয়গুলো বুঝে নিন।
    – বিভিন্ন রিভিউ বই এবং প্রশ্নব্যাংক ব্যবহার করে পরীক্ষার প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কে ধারণা লাভ করুন।

    3. প্র্যাকটিস টেস্ট দিন:
    – নিয়মিত প্র্যাকটিস টেস্ট দিন এবং নিজের পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করুন।
    – প্র্যাকটিস টেস্টের ভুলগুলো শোধরানোর চেষ্টা করুন এবং দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করে সেগুলোর উপর কাজ করুন।

    4. বিষয়ভিত্তিক টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করুন:
    – প্রতিটি বিষয়ের মূল টপিকগুলো ভালোভাবে বুঝে নিন এবং সেগুলির উপর ভিত্তি করে প্র্যাকটিস করুন।
    – অ্যানাটমি, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলজি ইত্যাদি বিষয়গুলোতে বিশেষ গুরুত্ব দিন।

    5. পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করুন:
    – পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্রগুলো সংগ্রহ করে সেগুলোর উত্তর দিন এবং প্রশ্নের ধরণ বুঝার চেষ্টা করুন।
    – কোন কোন বিষয় বেশি গুরুত্ব পায় তা নির্ধারণ করুন এবং সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন।

    6. মনের প্রস্তুতি:
    – মানসিক চাপ কমানোর জন্য নিয়মিত মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম করুন।
    – নিজেকে আত্মবিশ্বাসী রাখুন এবং আপনার লক্ষ্যের প্রতি দৃঢ় থাকুন।

    7. সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন:
    – পর্যাপ্ত ঘুম, সুষম খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন যাতে আপনার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় থাকে।
    – স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে যথাসম্ভব সচেতন থাকুন।

    Reply
  140. মেডিকেলে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য কনটেন্টটি খুবই উপকারী। কনটেন্টটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল কলা কৌশল সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যা একজন শিক্ষার্থীকে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে সহায়তা করবে।
    শিক্ষার্থীরা এ কন্টেন্টটি ভালোভাবে অনুসরণ করলে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে সফলতা অর্জন করবে ইনশাআল্লাহ। তাই এই কন্টেন্টটি শিক্ষার্থীদের পড়া উচিত।

    Reply
  141. ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই মনে পোষন করে।সেই ভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া একটু অন্যরকম। এই কন্টেন্টটিতে কিভাবে মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতি নিতে হবে তার বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের জন‍্য একটি উপকারী
    কনটেন্ট।

    Reply
  142. কমবেশি সবারই একেকটা স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।

    Reply
  143. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে কঠিন হচ্ছে, মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হলে, যেমন খুব ভালো একটি প্রিপারেশন থাকতে হয়, পাশাপাশি কিছু গুরুত্বপূর্ণ ট্রিক্স ফলো করলে, কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হতে পারে যা এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ‘মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস’ শিরোনামের এই আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস ও উপদেশ শেয়ার করা হয়েছে, যা মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  144. মেডিকেল কলেজে পড়ার স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকে। তবে খুব কম শিক্ষার্থীর এই স্বপ্ন পূরণ হয়। এই কন্টেন্টটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো তুলে ধরেছেন। আশা করি টিপস গুলো ছাত্র ছাত্রীর উপকারে আসবে।

    Reply
  145. মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সপ্ন অনেকেরই থাকে। এই কনটেন্টি তাদের সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি এই ট্রিপসগুলো মেনে চললে মেডিকেলে চান্স পাওয়া অনেক সহজ হবে।

    Reply
  146. যদের মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছে রয়েছে, তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু টিপস খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

    Reply
  147. মেডিকেলে চান্স পেতে চায় এমন পরীক্ষার্থীর জন্য এই লেখনী টি অনেক কাজে আসবে বলে আমি মনে করি । লেখক খুব সুন্দর ভাবে নিজের অভিজ্ঞতা এবং ধারনা দুইটি বিষয় কে তুলে ধরেছেন । মেডিকেলে চান্স পাওয়া টা একটু কষ্টসাধ্য কিন্তু সঠিক নিয়মে চলতে পারলে তা অসম্ভবও নয় ।

    Reply
  148. আমাদের অনেকেরই ইচ্ছা থাকে,,,,, বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার। সেভাবেই সে পড়ালেখা করবে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া যে খুবএকটা সহজ নয়। তার জন্য দরকার কিছু কৌশল এবং পরিকল্পনা মাফিক লেখাপড়া করে সামনে এগিয়ে যাওয়া।
    মেডিক্যাল পরীক্ষা নামক এই কঠিন প্রতিযোগিতায় কিভাবে নিজের সফলতা ছিনিয়ে আনবে তা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা আছে এই কন্টেন্টটিতে। প্রত্যেক মেডিক্যাল উইনার প্রত্যাশীদের উচিত এই কন্টেন্টটি মনযোগ দিয়ে পড়া এবং তা কাজে পরিনত করা।

    Reply
  149. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মতো এতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় অনেক মেধাবি শিক্ষার্থী ও সঠিক গাইডলাইন ও পরামর্শের অভাবে আশানুরূপ ফলাফল অর্জনে ব্যর্থ হয়। অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় টিকে থাকা মোটেও সহজ কথা নয়।তাই একটি ভালো ফলাফলের জন্য এই গাইডলাইন গুলো অনুসরন করা উচিত।

    Reply
  150. মেডিকেলে পড়তে হলে প্রথমে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম নিতে হবে। থাকতে হবে মামা-চাচাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা । হতে হবে অনেক টাকার মালিক। তাহলেএকটা সিট কনফার্ম। আসলে এসমস্ত ধারনা ভূল। এক জন ছাত্র অনেক ব্রিলিয়ান্ট , টপার , মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হলে তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তার জন্য কনফার্ম। এমন চিন্তাভাবনাও ঠিক না। সত্যি কথা বলতে মেডিকেল এর সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপর নির্ভর করে না। তাহলে জানতে হবে কিসের উপর নির্ভর করে। গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেকের, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পায়। বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা মাত্র ৩ হাজার ২১২। তাহলে মেডিকেলে নিজের একটি আসন নেওয়ার জন্য একজন ছাত্র-ছাত্রী কে অবশ্যই মেধাবী, ধৈর্যশীল , পরিশ্রমী এবং কৌশলী হইতে হবে। কারণ তাকে পরীক্ষার মানবন্টন এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, এবং বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে হবে। কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য ছাড়া কোন কিছুই পাওয়া সম্ভব নয়। হঠাৎ করে কোন কিছুই করা সম্ভব নয়। তাই প্রথম থেকেই রুটিন করে পড়াশোনা করা। মোট কথা কঠিন পরিশ্রমই পারে সৌভাগ্য এনেদিতে। কনটেন্টটিতে লেখক মেডিকেলে ভর্তির কৌশল সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন, এজন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  151. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা আর সেই মেডিকেল কলেজের সীমিত সংখ্যক আসনসংখ্যায় একটি আসন নিজের করে নেওয়াটা সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার সমতুল্য। ৬০ মিনিটের এই ভর্তি পরীক্ষায় সম্পূর্ণ মানসিকভাবে চাপমুক্ত থেকে সব উত্তর সঠিকভাবে দেয়ার জন্য আগে থেকেই কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে, সেই গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো লেখক এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন যা শিক্ষার্থীরা নিয়ম মেনে অনুসরণ করলে জীবনে সফল হতে পারবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  152. মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আসলে অনেক পরিশ্রম করতে হয় কনডেন্টি অনেক উপকারী ছিল ধন্যবাদ

    Reply
  153. মা শা আল্লাহ। সময় উপযোগী আর্টিকেলটি। অদিকাংশ মানুষের স্বপ্ন হলো একজন আদর্শ ডাক্তার হওয়া। কিন্তু ডাক্তার হতে হলে আমাদের আগে মেডিকেল এ ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে। অনেক ভালো শিক্ষার্থী অধিক চিন্তায় পরীক্ষা খারাপ দিয়ে আসে। আপনার এই আর্টিকেলটি প্ৰত্যেক মেডিকেল পরীক্ষাথীর পড়া উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এতো চমৎকার একটি আর্টিকেল দেওয়ার জন্য।

    Reply
  154. মেডিকেল কলেজের মতো জায়গায় আসন পাওয়াটা সোনার হরিণ পাওয়ার মতো।তবে অসম্ভব নয়। এই কনটেন্টে মেডিকেল কলেজের জন্য চেষ্টা করতে অনুপ্রেরণা দেয়া হয়েছে,এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, পড়ার কৌশল,গাইডলাইন ইত্যাদি রয়েছে। মেয়েদের জন্য এটি একটি উপকারী কনটেন্ট; কারণ দেখা যায় মেয়েরা ঘরের কাজের চাপ,আর্থিক সমস্যা বিভিন্ন কারণে তেমন সময় দিতে পারে না। ফলে মেডিকেল কলেজ সম্পর্কে তেমন ধারণা থাকে না,প্রস্তুতি নেয়া হয় না ,নার্ভাস হয়ে যায়।আশা করছি এই কনটেন্টের মাধ্যমে তারা কিছুটা হলেও সাহস পাবে।

    Reply
  155. ডাক্তার হওয়ার সপ্ন বোধহয় সবার-ই থাকে।সেজন্য অনেকেই মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষা ও দিয়ে থাকে।কিন্তু ক’জন ই বা সরকারি মেডিকেলে চান্স পায়? সরকারি মেডিকেল কলেজে খুব সহজেই চান্স পেতে হলে কিছু ট্রিকস অবলম্বন করা প্রয়োজন যা কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ও সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।এই কন্টেন্টটি মেডিকেলে আগ্রহীদের জন্য খুবই কার্য করি একটি কন্টেন্ট যা প্রত্যেক মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের পড়া উচিত। ধন্যবাদ রাইটারকে যিনি খুব সুন্দর সহজ ভাবে কথাগুলো ব্যাখ্যা করেছেন।

    Reply
  156. ১০০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৯০ জন শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখে সে বড় হয়ে ডাক্তার হবে। তারা মনে করে মেধাবী শিক্ষার্থীরাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পায়। কিন্তু আসলে তা ঠিক নয়।এমন অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা মেধাবী কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে তারা ছিটকে পড়ে অর্থাৎ ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পায়না। তাই একজন শিক্ষার্থী মেধাবী হোক বা একটু কম মেধাবী হোক তার দরকার কঠোর পরিশ্রম, রুটিন, ও দিকনির্দেশনা। তবেই একজন শিক্ষার্থী তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। আমরা অনেকেই জানিনা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার আগে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। এ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে তারা বুঝতে পারবে কিভাবে পড়তে হবে। এত বড় একটা বিষয়কে কয়েকটা শব্দের মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য আর্টিকেলটির লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  157. মাশাআল্লাহ কন্টেন্ট টি অনেক উপকারী এবং সময় উপযোগী। কমবেশি সবারই একেকটা স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেনধন্যবাদ লেখককে ।

    Reply
  158. প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী চায় মেডিকেলে পড়তে আর সেজন্য মেডিকেলে চান্স পাওয়ার স্বপ্ন দেখে অনেকেই। ডাক্তারি পড়ার স্বপ্ন নিয়ে অনেক শিক্ষার্থী প্রতিবছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা থাকলেও খুব কম শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী হতে হলে কি কি করতে হবে তা সুন্দর করে এই আর্টিকেলটিতে তুলে ধরেছেন লেখক।এই আর্টিকেলটি যে শিক্ষার্থী পড়বে তার কাজে লাগবে কারণ এখানে সুন্দরভাবে প্রতিটা ধাপ ব্যাখ্যা করা রয়েছে।

    Reply
  159. সবাই চাই পড়ালেখা করে বড় হয়ে ডাক্তার হবে।কিন্তু সবার এই সপ্ন পূরণ হয় না।মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা মানে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এটা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্রিলিয়ান্ট, টপার এবং মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া।এই কন্টেন্টটি ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  160. বর্তমানে গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর অর্থাৎ মেডিকেলে চান্স পেয়ে নিজেকে একজন ডক্টর হিসেবে দেখার স্বপ্ন প্রায় অনেক শিক্ষার্থীর। কিন্ত অধিকাংশের ধারণা মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্মাতে হবে, মামা-চাচাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে,অনেক টাকা থাকতে হবে, আবার অনেক ব্রিলিয়ান্ট, টপার ও মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হতে হবে তবেই মেডিকেল এর একটা সিট কনফার্ম করা সম্ভব হবে! আসলে তাদের এই ধারণাগুলো যে সম্পূর্ণ ভুল এবং মেডিকেলে চান্স পাওয়া উপরিউক্ত কোনো কিছুর উপরই নির্ভর করে না তা এই কনটেন্টটি পড়লেই বুঝা যায়। উপরিউক্ত বিষয়গুলো না থাকার পরেও কীভাবে একজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে তার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস এই কনটেন্টটিতে লেখক সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন। আমার মনে হয় টিপসগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করার মাধ্যমে প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীই মেডিকেলের একটি সিট কনফার্ম করে নিজের নিজের স্বপ্ন পূরণে সফলতা লাভ করবে। ইনশাআল্লাহ,,

    Reply
  161. অনেক শিক্ষার্থী আছে যাদের মনে অনেক স্বপ্ন নিয়ে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চায়। কিন্তু অনেক শিক্ষার্থীর মনে নানা ধরণের ভয় থাকে যে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে হলে অবশ্যই সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম হতে হবে! অনেক টাকার মালিক হতে হবে! আরো অনেক কিছু। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ অনেক টিপস্ এই কন্টেন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। স্টুডেন্টদের জন্য খুবই উপকারী কনটেন্ট।

    Reply
  162. মেডিকেল ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিযুদ্ধের তুলনায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বেশি প্রতিযোগিতামূলক কারণ এখানে প্রতিযোগিদের তুলনায় সীট কম।এছাড়া নেগেটিভ মার্কিং তো আছেই। এডমিশনের এই সময়টাতে অনেকে অনেক খারাপ মুহূর্তের মধ্যে দিয়ে যায়,মেন্টালি,ফিজিক্যালি।এসব কাটিয়ে উঠে কঠোর পরিশ্রম, দৃঢ় মনোবল, অধ্যবসায়,পূর্ব প্রস্তুতি, কিছু কৌশল অবলম্বন করলে সাদা এপ্রোন নিজের করে নেওয়া সহজ হবে ইনশাআল্লাহ।কনটেন্টটি লিখা জন্য লেখককে অসংখ্য শুকরিয়া।

    Reply
  163. প্রায় সব বাবা-মা চায় তার সন্তান বড় ডাক্তার হবে। কিন্তু হাজার হাজার শিক্ষার্থীর মাঝে মাত্র ৩ হাজার ২১২ জন ভর্তির সুযোগ পায় ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে। তবে কোন শিক্ষার্থী যদি লক্ষ্য স্থির করে দৃঢ় মনোবল নিয়ে পরিবারের সকলের সহযোগিতায় মাানসিক ভাবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ মেনে চলে যা এই কন্টেন্টিতে আলোচনা করা হয়েছে তাহলে আশা করা যায় সে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতেও পারে। এই জন্য যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখতে হববে তা হলোঃ প্রি-মেডিকেল কোর্স করতে হবে, বিগত ১০ বছরের মেডিকেল এবং ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর বারবার রিভিশন দিতে হবে, ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা অজর্ন করতে হবে, সাধারন জ্ঞান এর জন্য ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিবুর রহমান, পদ্মা সেতু, বাংলাদেশের নদ-নদী, সম্পদ, বনাঞ্চল, সীমানা, উপজাতি, ছিটমহল- বিষয়ে জোর দিতে হবে। এই বিষয় গুলো সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  164. অনেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখে । কিন্তু সবার এই স্বপ্ন পূরণ হয় না । মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষায় টিকার জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন করলে ডাক্তার হওয়া অনেকটা সহজ হবে। এই লেখাটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ অনেক টিপস তুলে ধরা হয়েছে। যারা মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা দিতে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি খুব উপকারী একটি লেখা ।

    Reply
  165. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। আশা করি এই কনটেন্টটি সকল মেডিকেল পরীক্ষাটিূের কাজে দেবে।

    Reply
  166. শিক্ষার্থীদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য ডাক্তারী পেশা বেছে নেবার। তাদের স্বপ্ন কে বাস্তবায়িত করার জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস এই কনটেন্টে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  167. এইচ এস সি দেওয়ার পরই ছাত্রদের স্বপ্ন জয়ের বড় একটা পথ অতিক্রম করতে হয়। আর সেটা হল ভর্তি পরীক্ষা। আর এর মধ্যে সব চেয়ে কঠিন হল মেডিকেল এডমিশন। আশা করি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থী ছাত্রদের জন্য এই আর্টিকেল অনেক উপকারি হবে।

    Reply
  168. প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই লেখককে এত চমৎকার একটি উপস্থাপনার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বিজ্ঞান বিভাগে পড়া অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্নই থাকে গলায় স্টেথোসস্কোপ ঝুলিয়ে সাদা অ্যাপ্রোন পড়ার।এই সুযোগটি সবার ভাগ্যে জোটে না। তার জন্য প্রয়োজন ব্যাকআপ প্ল্যান,সুন্দর একটি রুটিন আর মনের ধীরস্থিরতা যা শিক্ষার্থীর স্বপ্নকে অনেকটা সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। লেখক তার কনটেন্টে এই প্রতিটি বিষয় খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। পরীক্ষা হলে ধীরস্থির থেকে কিভাবে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে হবে সেই বিষয়টিও চমৎকারভাবে কনটেন্টে তুলে ধরেছেন। যারা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক আশা করা যায় এই কনটেন্টটি তাদের জন্য খুবই উপকারে আসবে।

    Reply
  169. চিকিৎসা পেশা সকলের কাছেই একটি মহৎ পেশা। এই পেশায় গিয়ে মানবসেবার মতো মহৎ ব্রত পালন করার রয়েছে অবারিত সুযোগ। তাই অনেক শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে মেডিকেলে পড়তে, ডাক্তার হতে। একজন আগ্রহী শিক্ষার্থীকে প্রথমেই পার হতে হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এটি কেবল একটি পরীক্ষা নয়, যুদ্ধও বটে। সেজন্য দরকার সঠিক প্রস্তুতি আর কঠোর পরিশ্রম। আর যেহেতু সময়ও কম, প্রতিটা মুহূর্ত মূল্যবান। তাই এখনই কঠোর পরিশ্রম না করলে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবে। যারা মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা দিতে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি খুব উপকারী একটি লেখা ।

    Reply
  170. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানো অনেকেরই স্বপ্ন , কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পায়।মেডেকেলে পড়তে হলে মামা-চাচাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে, অনেক টাকার মালিক হতে হবে, অনেক ব্রিলিয়ান্ট হতে হবে, টপার হতে হবে তাহলে তোমার জন্য সিট কনফার্ম! এমনটা ঠিক নয়। মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপরেই নির্ভর করে না।যে বিষয়গুলো মাথায় রাখলে মেডিকেল ভর্তির প্রস্তুতি সহজ হবে সেগুলো খুব সুন্দরভাবে এবং গুছিয়ে লেখা হয়েছে এই লেখাটিতে।

    Reply
  171. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানো অনেকেরই স্বপ্ন , কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ
    তবে এর জন্য কিছু ব্যাকআপ প্ল্যান থাকলে ভর্তি পরীক্ষা অনেকটা সহজ হয়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক তার নিজস্ব ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যানের কথা উল্লেখ করেছেন। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান লাইফে সেভারের মতো কাজ করে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।
    ধন্যবাদ লেখককে সুন্দরএকটি আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  172. এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে চাও এবং চান্সও পেতে চাও তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই কাজে আসবে। দরকার শুধু ধৈর্য আর সঠিক প্রস্তুতি।

    Reply
  173. একটি !ব্যাক আপ প্ল্যান একটি ভালো রেজাল্টের জন্য খুবই দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে প্রবেশ করা হয়, এক্সাম পেপার হাতে পাবার পর দাগানোর সময় দেখা যায় অন্যদের তুলনায় কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দেযা যায়। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।আর্টিকেলটিতে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যা যা করতে হবে তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  174. সায়েন্সে এ পড়াশোনা করা প্রতিটা ছাত্রছাত্রীর স্বপ্ন বা ইচ্ছা থাকে ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। এর ভিতরে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বা ইচ্ছাটাই সবার বেশি থাকে। কিন্তু এই ডাক্তারি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ করতে হয় একটি সিটের জন্য । আর এখানে নিজের একটি আসন নেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীকে অবশ্যই মেধাবী, ধৈর্যশীল , পরিশ্রমী এবং কৌশলী হতে হবে। কারণ তাকে পরীক্ষার মানবন্টন এর ধরন, প্রশ্ন ব্যাংক এনালাইসিস, এবং বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে হবে। তুখোর মেধা ,কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য ছাড়া কোন কিছুই পাওয়া সম্ভব নয়। হঠাৎ করে কোন কিছুই করা সম্ভব নয়। তাই ইন্টারে পড়াশোনা করা অবস্থায় প্রিপারেশন শুরু করা প্রয়োজন এবং নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া ও চিন্তা মুক্ত হয়ে রিলাক্স থাকা প্রয়োজন। উপরোক্ত কন্টেন টিতে মেডিকেলে ভর্তির বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীর এই কনটেন্টটি পড়া এবং নিয়মিত অনুশীলন করা প্রয়োজন ।তাহলেই প্রতিটা শিক্ষার্থী তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  175. ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে যেটা কিছু সবচেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু।পড়াশোনা পাশাপাশি দরকার একটি !ব্যাক আপ প্ল্যান একটি ভালো রেজাল্টের জন্য খুবই দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে প্রবেশ করা হয়, এক্সাম পেপার হাতে পাবার পর দাগানোর সময় দেখা যায় অন্যদের তুলনায় কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দেযা যায়। মাশাআল্লাহ, এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ পরামর্শ পেয়ে যাবে , কিভাবে মেডিকেলে চান্স পাওয়া যায়,মেডিকেলের শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি উপকারী পোস্ট।

    Reply
  176. প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোর মধ্যে মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া অনেক কঠিন। তবে নিয়মনীতি অনুসারে প্রস্তুতি নিলে অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। আর এই কন্টেন্টি পড়লে খুব সহজেই প্রস্তুতি নেওয়া যায়।

    Reply
  177. সাদা এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন দেখে প্রায় সকল শিক্ষার্থী।কিন্তু তাদের মধ‍্যে কিছু শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পায় আর বাকিদের স্বপ্ন রয়ে যায় শুধু স্বপ্নই।অন‍্যান‍্য ভর্তি পরীক্ষার তুলনায় মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা তুলনামূলক অনেক কঠিন আর
    প্রতিযোগীতাপূর্ণ। মেডিকেলে ভর্তির জন‍্য কঠোর সাধনা ও পরিশ্রমের প্রয়োজন।এই আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো শেয়ার করা হয়েছে।আশা করি এই টিপসগুলো মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন‍্য অনেক সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।ধন‍্যবাদ লেখককে ছাত্র ছাত্রী দের উদ্দেশ্যে এমন কিছু শেয়ার করার জন্য যা তাদেরকে তাদের ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়নে সাহায্য করবে।

    Reply
  178. প্রায় প্রতিটি স্টুডেন্ট এর প্রথম চয়েস হয় মেডিকেল এ চান্স পাওয়া। তবে এখানে শুধু ব্রিলিয়ান্ট হলেই হয়না, চাই সুনির্দিষ্ট কিছু অবশ্যপালনীয় টিপস। আর্টিকেল টিতে খুবই চমৎকার ভাবে তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে বলে আমার মনে হল। আশা করছি স্টুডেন্ট দের তা অনেকটাই কাজে লাগবে।

    Reply
  179. সাধারনত উচ্চমাধ্যমিকের পর ভর্তি পরীক্ষার সময়টাতে আসলে দেখা যায় যে গড়ে কতজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন বুনে রেখেছেন।এবং এই স্বপ্নটা পূরণ করার জন্য প্রায় সবাই ভর্তি কোচিং করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পরে কিন্তু যা রীতিমতো একটা যুদ্ধের মতো।কিন্তু আসলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার পর দেখা যায় যে খুবই নগন্য সংখ্যাক শিক্ষার্থী তার স্বপ্ন পূরনের জন্য একধাপ এগিয়ে গিয়েছে বাকি প্রায় সবাই ভর্তি পরীক্ষার সেই যুদ্ধে হেরে গিয়েছে।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ টিপস বিষয়ক কনটেন্টটিতে এমন অনেকধরনের টিপস তুলে ধরা হয়েছে যা সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত নই।তাই বিশেষ করে যারা মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন দেখি সেসব শিক্ষার্থীদের অবশ্যই এই কনটেন্টটি পড়ে টিপস গুলো কাজে লাগানো উচিত।ধন্যবাদ লেখকে এমন কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।

    Reply
  180. সাধারনত উচ্চমাধ্যমিকের পর ভর্তি পরীক্ষার সময়টাতে আসলে দেখা যায় যে গড়ে কতজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন বুনে রেখেছেন।এবং এই স্বপ্নটা পূরণ করার জন্য প্রায় সবাই ভর্তি কোচিং করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পরে কিন্তু যা রীতিমতো একটা যুদ্ধের মতো।কিন্তু আসলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার পর দেখা যায় যে খুবই নগন্য সংখ্যাক শিক্ষার্থী তার স্বপ্ন পূরনের জন্য একধাপ এগিয়ে গিয়েছে বাকি প্রায় সবাই ভর্তি পরীক্ষার সেই যুদ্ধে হেরে গিয়েছে।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ টিপস বিষয়ক কনটেন্টটিতে এমন অনেকধরনের টিপস তুলে ধরা হয়েছে যা সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত নই।তাই বিশেষ করে যারা মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন দেখি সেসব শিক্ষার্থীদের অবশ্যই এই কনটেন্টটি পড়ে টিপস গুলো কাজে লাগানো উচিত।ধন্যবাদ লেখকে।

    Reply
  181. প্রতিটা ছাত্রছাত্রীর স্বপ্ন বা ইচ্ছা থাকে ডাক্তার হওয়ার।ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে। মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে দরকার একটি ভালো রেজাল্ট পাশপাশি সঠিক গাইড-লাইন। কঠোর পরিশ্রম করেও মেডিকেলের ভর্তি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে না অনেক শিক্ষার্থী স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায় শুধুমাত্র সঠিক গাইড-লাইনের অভাবে।মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য কনটেন্টি প্ৰত্যেক মেডিকেল পরীক্ষাথীর পড়া উচিত। আর্টিকেলটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলো তুলে ধরেছেন।ধন্যবাদ জানাই আর্টিকেলের রাইটারকে মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদেরকে প্রস্তুতিমূলক গাইডলাইনটি উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  182. ডাক্তার পেশাটি একটি স্বপ্নের নাম। বর্তমানে মেডিকেলে চান্স পাওয়া খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধুমাত্র ব্রিলিয়ান্ট হওয়া বা টপার হওয়া অথবা ভালোভাবে পড়াশোনা করাটা মেডিকেল ভর্তি যুদ্ধে জয়ী হবার জন্য যথেষ্ট নয়। এই ভর্তি যুদ্ধে জয়ী হতে হলে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে তা খুব সুন্দর ভাবে আলোচ্য আর্টিকেলে বর্ণিত হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণের সহায়ক।

    Reply
  183. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে অন্যতম প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় অনেক মেধাবি শিক্ষার্থী সঠিক গাইডলাইন ও পরামর্শের অভাবে আশানুরূপ ফলাফল অর্জনে ব্যর্থ হয়। অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় টিকে থাকা মোটেও সহজ কথা নয়। তাই ভালো ফলাফলের জন্য উপরোক্ত গাইডলাইন গুলো অনুসরন করা উচিত। যা এই কন্টেনটিতে খুব ভালো ভাবে বুঝানো হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  184. মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। প্রত্যেকটি ছাত্রের কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান থাকা উচিত । একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান প্রত্যেকটি ছাত্রের লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।আর মেডিকেল প্রিপারেশন সম্পর্কে এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। কিভাবে প্রিপারেশন নিতে হবে, বই কতটুকু দাগাতে,প্রশ্ন ব্যাংক কিভাবে পড়তে হবে ইত্যাদি সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে। আর এই টিপসগুলো প্রত্যেকটি ছাত্রের জন্য খুবই ইফেক্টিভ। তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর কনটেন্টি লিখার জন্য।

    Reply
  185. এই প্রবন্ধটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার উপায় নিয়ে খুবই কার্যকর এবং তথ্যসমৃদ্ধ নির্দেশনা প্রদান করেছে। লেখাটিতে প্রস্তুতির বিভিন্ন কৌশল, সময় ব্যবস্থাপনা, এবং পড়াশোনার টিপস উল্লেখ করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। লেখার ধরন সহজ এবং পরিষ্কার, যা যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য বোধগম্য। সার্বিকভাবে, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সহায়ক প্রবন্ধ, যা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অবশ্যপাঠ্য।

    Reply
  186. আমাদের দেশের অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীর স্বপ্ন থাকে ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার।ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে।গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও এর মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাই।তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু।

    Reply
  187. অনেকেরই স্বপ্ন মেডিকেলে পড়ার কিন্তু ক’জনেরই বা স্বপ্ন পূরণ হয়। মেডিকেলে পড়তে হলে অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে হয় ভালো স্টুডেন্ট হতে হয় ভালো রেজাল্ট করতে হয় অনেকে মেডিকেল পরীক্ষায় টিকে আবার অনেকে টিকে না। কিভাবে মেডিকেলে পড়া স্বপ্ন পূরণ করা যায় তার পরামর্শ এই কনটেন্টটিতে দেয়া আছে।

    Reply
  188. তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। সত্যি বলতে মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপরেই নির্ভর করে না।এই কন্টেন্ট বিষয় গুলো ফলো করার দ্বারা মেডিকেলে চান্স পাওয়া টা সহজ হতে পারে।লেখকে ধন্যবাদ এতে সুন্দর ভাবে সকল বিষয় তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  189. বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা হয় তার মধ্যে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা।অনেকের স্বপ্ন থাকে মেডিকেল এ পড়ার কিন্তু কিছু ভুলের জন্য সবাই মেডিকেল এ চান্স পাইনা।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য প্রয়োজন পূর্নাঙ্গ প্রস্তুতি।লেখক এই কনটেন্টটিতে অনেক সুন্দরভাবে মেডিকেল এ চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস্ উপস্থাপন করেছে যেটি সকলের উপকারে আসবে।

    Reply
  190. মেডিকেলে পড়তে হলে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম নিতে হবে বা আপনার মামা-চাচাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে এবং অনেক টাকার মালিক হতে হবে এমনটা ধারণা করা ভুল।তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। পরীক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করতে হবে এবং সেই সাথে কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হবে কোনো ভাবে হাল ছাড়া যাবে না।পরীক্ষার সময় ঠান্ডা মাথায় সব প্রশ্ন সঠিকভাবে পূরণ করে আসতে৷ হবে।

    Reply
  191. কমবেশি সবারই একেকটা স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন আশা করি সুফল পাবেন।

    Reply
  192. সবার কাছে মেডিকেল পড়ার ইচ্ছা থাকে।যেমন ছোটবেলায় কেউ জিজ্ঞেস করতো বড় হয়ে কি হতে চাও? তখন বলা হতো,বড় হয়ে ডাক্তার হবো। মেডিক্যালে অনেকেই সহজেই চান্স পায় না। মেডিক্যালে পড়ার স্বপ্ন সবার।এই আর্টিকেল পড়ে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সব রকম প্রস্তুতি নিতে পারবে আশা করছি। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  193. বাংলাদেশে বিজ্ঞান বিভাগের প্রায় সকল শিক্ষার্থী ইচ্ছা থাকে মেডিকেল পরীক্ষায় পাস করে ডাক্তার হওয়ার। আর এজন্য বিভিন্ন ধরনের কলা কৌশল শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করে থাকে। লেখক লেখাটিতে খুব চমৎকার ভাবে বিভিন্ন ধরনের কৌশল তুলে ধরেছেন যা শিক্ষার্থীদের উপকারে আসবে। কিভাবে কোন বিষয়ে কতটুকু আয়ত্ব করতে হবে। কতটুকু সময় দিয়ে যত্ন সহকারে পড়তে হবে, বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় লেখক তুলে ধরেছেন।

    Reply
  194. বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকে কিন্তু যথেষ্ট পরিমানে মেধা এবং ব্রিলিয়ান্ট না হওয়ার কারণে অনেক শিক্ষার্থী পিছিয়ে পরে। খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি নিতে হলে বেশি বেশি এমসিকিউ সলভ করার বিকল্প কিছু নেই। এই কন্টেন্টটিতে মেডিকেলে ভর্তি হওয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  195. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর কেননা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।আমাদের মধ্যে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা আছে যে মেডিকেলে পড়তে হলে আপনাকে প্রথমে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম হতে হবে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে, অনেক টাকার মালিক হতে হবে,কিন্তু এমনটা কখনো না। বরং মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।সত্যি বলতে মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট উপরোক্ত কোনো কিছুর উপরেই নির্ভর করে না। কেবল মাত্র তোমার কঠোর পরিশ্রম, জ্ঞান, অধ্যবসায় ই তোমার স্বপ্ন পূরন করতে পারে। এই আর্টিকেলে খুব সুন্দরভাবে বুঝানো হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  196. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় টিকে থাকা মোটেও সহজ কথা নয়। তাই ভালো ফলাফলের জন্য উপরোক্ত গাইডলাইন গুলো অনুসরন করা উচিত। যা এই কন্টেনটিতে খুব ভালো ভাবে বুঝানো হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  197. কমবেশি সবারই একেকটা স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন

    Reply
  198. বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।তাই
    মেডিকেল এ ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী একটি কনটেন্ট।
    লেখককে ধন্যবাদ মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতির সকল টিপস এন্ড ট্রিকস বুঝিয়ে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  199. বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেলের প্রস্তুতি নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় খুব রিল্যাক্স থাকতে হবে। আগে থেকেই ব্যাকআপ প্ল্যান করে রাখতে হবে তবেই চিন্তামুক্ত হয়ে পরীক্ষা দেয়া যাবে।একটা ব্যাকআপ প্ল্যান ভাল ফলাফলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  200. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  201. মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। অনেক উপকারী লেখা। যারা মেডিকেল পড়তে চান, তাদের জন্য অনেক উপকারী কন্টেন্ট।
    ধন্যবাদ

    Reply
  202. চিকিৎসা একটি মহৎ পেশা। এই পেশায় যুক্ত হওয়ার প্রথম ধাপ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা।গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে মেডিকেল এ চান্স পাওয়া খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত।এটা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ।মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। সকল কাজে যেমন একটি প্ল্যান থাকে তেমনি মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনার বিষয়ে একটি সুন্দর প্ল্যান থাকা প্রয়োজন যা একজন শিক্ষার্থীকে মেডিকেলে চান্স পেতে সহায়তা করে।মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া ও মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ এই কন্টেন্টটিতে উল্লেখ রয়েছে।শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী হবে বলে আমি মনে করি। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  203. এখনকার প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষা পরিবেশের মধ্যে সবচাইতে কঠিন বিষয়গুলোর একটি হল মেডিকেল।এই বিষয়টির ভর্তি পরীক্ষায়ও থাকে সমান হারে প্রতিযোগিতা।মেডিকেলে পড়ার ইচ্ছা প্রায় সব শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা যায়।তাদের এই স্বপ্ন বাস্তব করার জন্য কন্টেন্টটি যথেষ্ট উপকারী।এই কন্টেন্টটি অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীরা যেমন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে তেমনি পাশাপাশি ব্যাকাপ হিসেবে জীবনের অন্য সিদ্ধান্ত নিতেও সক্ষম হবে।

    Reply
  204. সকল শিক্ষার্থীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইচ্ছে হচ্ছে ডাক্তার হওয়া। মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু টিপস জানা খুব প্রয়োজন, যা এই আর্টিকেলে খুব ভালভাবে তোলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  205. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার টিপস শীর্ষক এই আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক। লেখক খুব ভালোভাবে পরীক্ষা প্রস্তুতির সব দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। এখানে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    প্রথমে পরীক্ষার প্রস্তুতির মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখক বলেছেন, পরীক্ষার সময় রিল্যাক্স থাকা উচিত এবং তিন স্তরের ব্যাকআপ প্ল্যান থাকা প্রয়োজন। মানসিক চাপ কমানোর জন্য এই পরিকল্পনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    তারপর পরীক্ষার মানবন্টন এবং প্রশ্নপত্রের ধরন নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্নের সংখ্যা এবং পরীক্ষার প্যাটার্ন ব্যাখ্যা করা হয়েছে। জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে প্রত্যেক বিষয়ে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে তা বলা হয়েছে।

    বিশেষ করে বই দাগিয়ে পড়া এবং প্রশ্নব্যাংক সমাধানের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া সাধারণ জ্ঞান এবং ইংরেজির প্রস্তুতির জন্য বিশেষ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। লেখক বলেছেন, পরীক্ষার আগের দিন এবং পরীক্ষা চলাকালীন কীভাবে সময় ব্যবস্থাপনা করতে হবে।

    লেখক পরামর্শ দিয়েছেন, পরীক্ষা হলের পরিবেশ সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা নেওয়া এবং পরীক্ষার দিন রিল্যাক্স থাকার জন্য। এছাড়া, পরীক্ষার হলে কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয় তা নিয়েও বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

    সবমিলিয়ে, লেখকের দেওয়া টিপস গুলো অনুসরণ করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল এবং মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর।

    Reply
  206. আর্টিকেলটিতে অত্যন্ত সুন্দরভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির টিপস সম্পর্কে বলা হয়েছে ।

    Reply
  207. মেডিকেলে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বড় স্বপ্ন। এই স্বপ্ন সত্যি করার জন্য পড়ালেখার পাশাপাশি কিছু কৌশল অবলম্বন করা প্রয়োজন। এই আর্টিকেলে মেডিকেলে ভর্তি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। যা শিক্ষার্থীদের মেডিকেল ভর্তি হওয়ার জন্য সাহায্য করবে। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল লিখার জন্য।

    Reply
  208. বেশিরভাগ সময়, বিজ্ঞান গ্রুপের ছাত্রের স্বপ্ন ডাক্তার হওয়ার। বাংলাদেশে, সবচেয়ে মূল্যবান পরীক্ষা মেডিকেল টেস্ট পরীক্ষা। পরীক্ষার হলে, আমাদের রিল্যাক্স মুডে থাকা উচিত। শারীরিক সংযোগও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জীববিজ্ঞান এই পরীক্ষার জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী বিষয়। এই পরীক্ষার জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে আরও বেশি করে অনুশীলন করা উচিত।

    Reply
  209. মেডিকেল পরীক্ষা অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিক্ষা। সেই বিষয় নিয়ে এই কনটেন্টটি তৈরি করা হয়েছে। সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের সাথে শেয়ার পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  210. আর্টিকেলটিতে অত্যন্ত সুন্দরভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির টিপস সম্পর্কে বলা হয়েছে ।

    Reply
  211. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।একজন মেডিকেল পড়ুয়া শিক্ষার্থী হতে হলে কি করতে হবে তা খুব সুন্দর ভাবে উপরিউক্ত বর্ণিত কনটেন্টের মধ্যে লেখা আছে।স্টুডেন্টদের জন্য খুবই উপকারী কনটেন্ট।

    Reply
  212. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস এ কনটেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।

    Reply
  213. তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনা কিন্তু ঠিক নয়। সত্যি বলতে মেডিকেল এর একটা সম্মানের সিট।
    মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষার এমসিকিউতে প্রশ্ন হয়ে থাকে।
    তুমি যদি এই ষাটটা মিনিট মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব উত্তর করে আসতে পারো, তাহলে নিশ্চিত থাকো সেই সাদা এপ্রোনটা তোমারই হবে।

    Reply
  214. ছোটবেলা থেকে সবাই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখে। মেডিকেলে চান্স পেতে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন ও অধ্যবসায়। এই আর্টিকেলে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে লেখা হয়েছে যা মেডিকেলে ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক ফলপ্রসু হবে।

    Reply
  215. মাশাল্লাহ, এই রকম একটি কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। মেডিক্যাল কলেজ এ পড়ার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে ।কিন্ত এখানে সবাই পড়তে পারে না ।অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম, নির্দিষ্ট নিয়মাবলি মেইনটেইন করতে হয়।এই সাদা এপ্রোন এর স্বপ্নটা পূরণ করার জন্য এসএসসি, এইচএসসি এর জিপিএ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ।আর মেডিক্যালের এক্সাম এমসিকিউ এর উপর মূল্যায়ন করা হয় ।
    মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস এ কনটেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।

    Reply
  216. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকে। কিন্তু সবার স্বপ্ব পূরণ হয়না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা হলো মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা। কঠোর পরিশ্রম করেও অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনা। কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায়ের পাশাপাশি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু টিপস বা উপায়ও অবলম্বন করা উচিত।
    নিম্নোক্ত কনটেন্টটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার খুবই গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করেছেন যা অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেল কলেজে পড়ার স্বপ্ন পূরণে সহায়ক হবে ইং-শা-আল্লহ।

    Reply
  217. একজন ভালো শিক্ষার্থীর সপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া,আর এই ডাক্তার হতে হলে প্রয়োজন মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এবং সেখানে টিকে থাকা, এরজন্য প্রয়োজন কিছু ট্রিকস, এবং নিয়মিত পড়াশোনা, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস করা,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জন করা,নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া ইত্যাদি, আর পরীক্ষায় আরো কি কি করতে হবে সমস্ত কিছু জানতে পারবে এই আর্টিকেলটি পড়লে।বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  218. অনেক ছাত্রছাত্রীর স্বপ্ন থাকে পড়াশোনা করে ডাক্তার হওয়ার। কিন্তু বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূর্ণ হয় না। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা হয় তারমধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হল মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা।অনেকে ব্রিলিয়ান্ট,টপার ও মুখস্ত বিদ্যার পারদর্শী হয়েও মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় টিকে না।কারণ তারা জানে না যে কিভাবে পরীক্ষা দিতে হয়। ভর্তি পরীক্ষার সময় মেন্টালি স্ট্রং থাকতে হবে।মেডিকেল প্রিপারেশন ও ভর্তি পরীক্ষার সময় রিলাক্স ও চিন্তামুক্তভাবে পরীক্ষা দিতে হয়।
    উপরোক্ত কনটেন্টে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা একজন মেডিকেল কলেজে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর অনেক উপকারে আসবে আশা করা যায়। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত প্রয়োজনীয় একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  219. In Bangladesh, Doctor has a respectful and proudful position. Every student must undergo the medical admission exam process to achieve that goal. The exam is not easy to get a chance. To achieve a seat in the medical ,we have to study smartly. This article told us the direction of study to gain the chance to becoming a doctor.

    Reply
  220. ডাক্তার হওয়ার সপ্ন বোধহয় সবার-ই থাকে।সেজন্য অনেকেই মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষা ও দিয়ে থাকে।কঠোর পরিশ্রম করেও অনেক শিক্ষার্থী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনা।এই কনটেন্টটিতে লেখক মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করেছেন কিভাবে টিকে থাকা যায়। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  221. আসসালামু আলাইকুম।
    গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর সপ্ন অনেক স্টুডেন্ট দেখে থাকে।
    কিন্তুু এই সপ্ন পূরণ করতে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়।কিন্তুু বেশির ভাগ ছাএ – ছাএীর এই সপ্ন পূরণ হয় না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যত গুলো ভর্তি পরিক্ষা হয় সব প্রতিযোগীতামূলক পরিক্ষা হয় মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষায়।কিন্তুু কঠোর পরিশ্রম করার পরও অনেকেই উত্তির্ন হতে পারেন না।
    কারন তারা অনেকেই যানেন না কিভাবে পরিক্ষা দিতে হয়, কি কি প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়।
    উপরোক্ত, কন্টেন্টিতে মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কৌশল গুলো ধাপে ধাপে তুলে ধরা হয়েছে।
    মোটকথা, একজন মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক স্টুডেন্টস্ যদি এই কন্টেন্টি ফলো করে এবং এর কৌশল অবলম্বন করে ইনশাআল্লাহ সে উপকৃত হবে।
    লেখককে অনেক ধন্যবাদ, এতো গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  222. একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।
    এখানে খুব ভালো কিছু টিপস আছে যা মেডিকেল পরীক্ষার পূর্ব পরিকল্পনার জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  223. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা র জন্য ।

    Reply
  224. ভর্তি পরীক্ষায় বেশির ভাগ শিক্ষার্থীদের প্রথম চয়েস থাকে মেডিকেলে পড়ার। অনেকের ধারণা মেডিকেলে চান্স পেতে হলে অনেক মেধাবী হতে হয় অথবা অনেক টাকার মালিক হতে হয়। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার কিছু নিয়ম আছে যেগুলো মেনে চললে চান্স পাওয়া সহজ হয়ে যায়।
    আজকের কনটেন্টটি মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীদের জন্য খুবই দরকারি।

    Reply
  225. ছোটবেলা থেকেই বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীদের স্বপ্ন থাকে সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়াশুনা করা। নিজেকে একজন ডাক্তার হিসাবে দেখা।কিন্ত অনেকেরই এই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নটা স্বপ্নই থেকে যায়।কারণ আমাদের দেশে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাটি অনেক প্রতিযোগিতামূলক এবং এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রচুর পড়াশোনা করতে হয়। কিন্ত অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেল
    ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকেনা। এই কনটেন্টটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ট্রিপস ,এবং পরীক্ষায় সহজে চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগুলো চমৎকারভাবে ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন যা মেডিকেল পরীক্ষার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক হবে।

    Reply
    • গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু অনেকেরই এই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নটা স্বপ্নই থেকে যায়।ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা,এ পরীক্ষার সঠিক প্রস্তুতি নিতে কোন কোন বিষয় গুলো জানা দরকার তার সঠিক গাইড লাইন হতে পারে লেখনি টি।

      Reply
  226. ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকে অনেক শিক্ষার্থীর। এখানে চান্স পেতে হলে ফিজিক্যালি, মেন্টালি, ইমোশনালি সবদিক থেকে ফিট থেকে প্রোপার প্রিপারেশন নিয়ে চিন্তা মুক্ত ভাবে, ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দিতে হবে। এই আর্টিকেলটিতে লেখক পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস ও প্রবলেম সলিউশন , বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো বিভিন্ন রঙের কালিতে আন্ডারলাইন করে তা আয়ত্ব করা, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি , নিয়মিত পড়াশোনা, বিভিন্ন বিষয়ে টিপস ও ট্রিকস অনুসরণ, পরিক্ষার হলে কি কি করা বা না করা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন যা একজন মেডিকেল পরীক্ষার্থী ফলো করলে অনেক উপকার পাবে।

    Reply
  227. 🎓 মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস 🎓

    📚 আপনার লেখা পড়ে সত্যিই মুগ্ধ হলাম! 👏 এত সুন্দরভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং তার বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে তুলে ধরেছেন যে যেকোনো ছাত্র-ছাত্রী এ থেকে উপকৃত হবে।

    🏥 প্রথমেই যে ভুল ধারণাগুলো আমাদের মনে থাকে তা দূর করার জন্য ধন্যবাদ। সমাজে প্রচলিত এই ভ্রান্ত ধারণাগুলো নতুন শিক্ষার্থীদের মনোবল ভেঙে দেয়।
    🌟 আপনার তিন স্তরের ব্যাকআপ প্ল্যানের ধারণাটি অত্যন্ত কার্যকর। সত্যিই, একটি সুপরিকল্পিত ব্যাকআপ প্ল্যান যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আপনার অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পারলাম।
    💡 মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন ও বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি নিয়ে দেওয়া তথ্যগুলো খুবই সহায়ক। বিশেষ করে ফিজিকাল, মেন্টাল এবং ইমোশনাল ফ্যাক্টরগুলোর উপর যে গুরুত্ব দিয়েছেন, তা বাস্তবসম্মত এবং শিক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াবে।
    📖 প্রশ্নব্যাংক সমাধান এবং বই দাগিয়ে পড়ার গুরুত্ব যে এত বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন তা শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে অনেক সাহায্য করবে।
    🏆 সবশেষে, পরীক্ষা হলে কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয় সেই দিকনির্দেশনাগুলো অত্যন্ত কার্যকর। বিশেষ করে ওএমআর ফরম পূরণের টিপসগুলো খুবই উপযোগী।

    🌟 যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তারা যদি আপনার পরামর্শগুলি মেনে চলেন, তবে সাফল্য অনিবার্য। এই লেখাটি সত্যিই অনেক শিক্ষার্থীর পথ প্রদর্শক হবে। আশা করছি আপনার এই মূল্যবান লেখাটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে এবং তাদের স্বপ্ন পূরণে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে। 🎯
    👏 ধন্যবাদ আপনার এই অসাধারণ লেখার জন্য।👏

    Reply
  228. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে ফিজিক্যালি, মেন্টালি, ইমোশনালি ফিট থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে; আর্টিকেলটি মানবন্টণ, প্রশ্নব্যাংক, টিপস, ও ট্রিকস বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছে যা একজন মেডিকেল স্টুডেন্টের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ধন্যবাদ লেখককে তার মূল্যবান কন্টেন্টের জন্য।

    Reply
  229. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।উক্ত কনটেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কনটেন্টটি মেডিকেলে ভর্তি হতে ইচ্ছুক এমন শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  230. সত্যিই অসাধারণ।লেখক সামগ্রিক দিক এখানে উল্লেখ করেছেন।যার ফলে চেষ্টা থাকলে স্বপ্ন নয় বাস্তবে রূপ নেবে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন।

    Reply
  231. ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা মূলক একটি পরীক্ষা হলো মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।এ কন্টেন্ট টি তে লেখক সুন্দরভাবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে লিখেছেন যা মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সহায়ক হবে।

    Reply
  232. আমাদের অধিকাংশ ছাত্র ছাত্রী মনে আশা করে মেডিকেল এ পড়ার। কিন্তু তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। কারণ অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রী ও চান্স পাইনা আবার কম মেধাবী ছাত্র ছাত্রী চান্স পেয়ে যায় কারণ হলো ভাগ্য আর প্রচেষ্টা আর বুদ্ধি আর লেখক যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন সে ভাবে এগিয়ে গেলে চান্স পাওয়া সম্ভব। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য। মেডিকেল পড়তে ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীরা এই আর্টিকেল টা পড়বেন ইংশাআল্লাহ উপকৃত হবেন সবাই।

    Reply
    • আমাদের অধিকাংশ ছাত্র ছাত্রী মনে আশা করে মেডিকেল এ পড়ার। কিন্তু তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। কারণ অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রী ও চান্স পাইনা আবার কম মেধাবী ছাত্র ছাত্রী চান্স পেয়ে যায় কারণ হলো ভাগ্য আর প্রচেষ্টা আর বুদ্ধি আর লেখক যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন সে ভাবে এগিয়ে গেলে চান্স পাওয়া সম্ভব। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য। মেডিকেল পড়তে ইচ্ছুক ছাত্র ছাত্রীরা এই আর্টিকেল টা পড়বেন ইংশাআল্লাহ উপকৃত হবেন সবাই।

      Reply
  233. ডাক্তার হবার স্বপ্ন প্রায় সবাই ই দেখে । তাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনেকের স্বপ্ন পূরণের পথে প্রথম পদক্ষেপ। ভর্তি পরীক্ষা একটি শারীরিক ও মানসিক যুদ্ধের মত ‌। এর জন্য প্রয়োজন পূর্বপ্রস্তুতি। উপরোক্ত কন্টেন্টে পরীক্ষার প্রতিটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এবং ৫ টি পয়েন্ট উল্লেখ করা হয়েছে যা এক কথায় অসাধারণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ তথ্যবহুল একটি কন্টেন্ট এর জন্য।

    Reply
  234. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চিন্তা মুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে হয়। কারণ অনেকেই দুশ্চিন্তা গ্রস্ত হয়ে পরীক্ষায় খারাপ করে ফেলে। এছাড়াও বেশ কিছু কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সফলতার স্বপ্ন অর্জন করা যায়। আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী খুব সুন্দর ভাবে তার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফলতার স্বপ্ন অর্জন করতে পারে।এজন্য লেখককে জানায়,অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  235. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। তাই মেন্টালি খুব স্ট্রং থেকে ব্যাক আপ প্লান রেখে আগালে পরীক্ষার সময় আর ভয় কাজ করবেনা ফলে রিস্ক কমে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ টিপস এবং পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগুলো চমৎকারভাবে ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন যা মেডিকেল পরীক্ষার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক হবে।

    Reply
  236. ডাক্তার হওয়ার সপ্ন বোধহয় সবার-ই থাকে।সেজন্য অনেকেই মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষা ও দিয়ে থাকে। কিন্তু মেডিকেল এ চান্স পাওয়া খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।ভালোভাবে পড়াশুনা করলে তা অসম্ভব নয়।এই ডাক্তারি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ করতে হয় একটি সিটের জন্য । আর এখানে নিজের একটি আসন নেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীকে অবশ্যই মেধাবী, ধৈর্যশীল , পরিশ্রমী এবং কৌশলী হতে হবে। কারণ তাকে পরীক্ষার মানবন্টন এর ধরন, প্রশ্ন ব্যাংক এনালাইসিস, এবং বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে হবে। তুখোর মেধা ,কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য ছাড়া কোন কিছুই পাওয়া সম্ভব নয়। মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  237. ভর্তিযুদ্ধে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়া। কিন্তু স্বপ্ন সবাই দেখলে ও চান্স পায় সীমিত সংখ্যক শিক্ষার্থী। কারণ মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু ব্যাকআপ প্ল্যান দরকার।কিভাবে ব্যাকআপ প্ল্যান তৈরি করব তা এই কন্টেন্টটি পড়লে আশা করি ভালোভাবে বুঝতে পারব। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  238. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু অনেকেরই এই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নটা স্বপ্নই থেকে যায়।ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা,এ পরীক্ষার সঠিক প্রস্তুতি নিতে কোন কোন বিষয় গুলো জানা দরকার তার সঠিক গাইড লাইন হতে পারে লেখনি টি।

    Reply
  239. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আসলে বিরাট ভর্তিযুদ্ধ, যেখানে প্রায় এক থেকে দেড় লাখ শিক্ষার্থী এক সঙ্গে পরীক্ষায় বসেন। এখানে স্নায়ু চাপ দেখা দেওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। যারা মানসিকভাবে শক্ত থাকতে পারে, তাদের জন্য ব্যাপারটা এক রকম, কিন্তু যাদের জন্য এ চাপ খানিকটা কঠিন হয়ে যায়, তারা অল্পতেই বেশি চাপ নিয়ে নেয়। তাদের জন্য চাপ সামলে নেওয়া একটু কঠিন। এই জায়গাটা আমাদের অভিভাবকবৃন্দ তাদের সন্তানদেরকে মানসিকভাবে শক্তি জোগানো উচিত। এই সময়টায় তারা যেন ভেঙে না পড়ে। বাবা-মায়ের শিক্ষার্থীর পাশে থাকাটা জরুরি। এখানে চান্স পেতে হলে ফিজিক্যালি, মেন্টালি, ইমোশনালি সবদিক থেকে ফিট থেকে, চিন্তা মুক্ত ভাবে, ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দিতে হবে। কনটেন্টটিতে লেখক সময় নিয়ে ব্যাকআপ প্ল্যান তৈরি করা সহ ,পরিক্ষার মানবন্টন, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস ও প্রবলেম সলিউশন , বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো বিভিন্ন রঙের কালিতে হাইলাইট করে তা আয়ত্ব করা, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি , নিয়মিত পড়াশোনা, বিভিন্ন বিষয়ে টিপস ও ট্রিকস অনুসরণ, পরিক্ষার হলে কি কি করা বা না করা ইত্যাদি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন যা একজন মেডিকেল পরীক্ষার্থী অনুসরণ করলে অনেক উপকার পাবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  240. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।একজন ভালো শিক্ষার্থীর সপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া,আর এই ডাক্তার হতে হলে প্রয়োজন মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এবং সেখানে টিকে থাকা, এরজন্য প্রয়োজন কিছু ট্রিকস।উপরোক্ত কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এর থেকে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ শিক্ষাথীরা জানতে পারবে।

    Reply
  241. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ হাজারো তরণ তরুণীর স্বপ্ন এবং আবেগের একটি জায়গায়। ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছরই হাজারো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে যেটা অপেক্ষা কিন্তু বেশি প্রতিযোগিতামুলক পরিক্ষা। তাই এই প্রতিযোগিতা মুলক পরিক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে এর সবকিছু। পরিক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ, স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরিক্ষার হলে কি কি করা ইত্যাদি সবকিছু সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে।

    Reply
  242. গায়ে সাদা এপ্রোন এবং গলায় স্টেথোস্কোপ শোভা পাওয়া হাজারো তরুণ তরুণীর পরম আরাধ্য,স্বপ্ন এবং একান্ত চাওয়া । ডাক্তারি পড়ার মহান উদ্দেশ্যে উজ্জীবিত হয়ে প্রতিবছর হাজার হাজার শিক্ষার্থী মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে , যেটা অপেক্ষাকৃত বেশি প্রতিযোগিতামুলক। তাই এই প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিক্ষায় টাকার জন্য জানতে হবে এর আদ্যোপান্ত। পরিক্ষার মানবন্টণ, ধরন, প্রশ্নব্যাংক সমূহের এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী আয়ত্ব করা, ইংরেজিভাষা এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে বাস্তব ধারণা, নিয়মিত অনুশীলন ও পড়াশোনা, সিক্রেট ট্রিকসসমূহ অনুসরণ, স্বাস্থ্যসচেতনতা, পরিক্ষার হলের করণীয় ইত্যাদি সম্পর্কে পরিষ্কারধারণা থাকা অপরিহার্য।

    Reply
  243. আমাদের দেশে ছোটবেলা থেকেই প্রায় ৮০% শিক্ষার্থীর সপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া,কিন্তু কয়জন ডাক্তার হতে পারে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।আর এই ডাক্তার হতে হলে প্রয়োজন মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এবং সেখানে টিকে থাকা, এরজন্য প্রয়োজন কিছু ট্রিকস, এবং নিয়মিত পড়াশোনা, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস করা,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জন করা,নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া ইত্যাদি, আর পরীক্ষায় আরো কি কি করতে হবে সমস্ত নিয়মকানুনে মেনে প্রচুর পরিমান পরিশ্রম করতে হবে তবেই সফল হবার সম্ভাবনা থাকে। যারা মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে চাচ্ছেন তারা আশা করছি অনেক কিছু জানতে পারবে এই আর্টিকেলটি পড়লে।

    Reply
  244. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর ই থাকে কিন্তু তাদের মধ্যে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় হাতে গোণা কয়েকজন। মামা,চাচাদের ক্ষমতা কিংবা মুখস্থ বিদ্যাতে সীমাবদ্ধ নয় এই পরীক্ষার সফলতা বরং প্রয়োজন বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পন্থা অবলম্বন করা যা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নামক যুদ্ধ কে জয় করতে সাহায্য করবে। কি সেই পন্থা সেগুলো জানতে হলে এই লেখাটি পড়তে পারেন। আমার খুব ভালো লেগেছে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল টি।

    Reply
  245. শিক্ষার্থীদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য ডাক্তারী পেশা বেছে নেবার। তাদের স্বপ্ন কে বাস্তবায়িত করার জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস এই কনটেন্টে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  246. মেডিকেলে চান্স পেতে হলে কি করা উচিত, কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত, তা এই কন্টেন্টটিতে সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে। মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক সকল ছাত্র ছাত্রীদের জন্যে অনেক উপকারী কন্টেন্ট।

    Reply
  247. আসসালামু আলাইকুম,,
    প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই লেখককে এত চমৎকার একটি উপস্থাপনার জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বিজ্ঞান বিভাগে পড়া অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্নই থাকে গলায় স্টেথোসস্কোপ ঝুলিয়ে সাদা অ্যাপ্রোন পড়ার।এই সুযোগটি সবার ভাগ্যে জোটে না।অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ – কঠোর পরিশ্রম, দৃঢ় মনোবল, অধ্যবসায়,পুর্ব প্রস্তুতি, কিছু কৌশল অবলম্বন করা আবশ্যক। মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক। গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস মেনে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায়।কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস এই কনটেন্টটিতে লেখক সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন। আমার মনে হয় টিপসগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করার মাধ্যমে প্রায় অধিকাংশ শিক্ষার্থীই মেডিকেলের একটি সিট কনফার্ম করে নিজের নিজের স্বপ্ন পূরণে সফলতা লাভ করবে। ইনশাআল্লাহ,,

    Reply
  248. অনেক ছাত্র/ছাত্রী যথেষ্ট মেধা সম্পন্ন হওয়া সত্যেও ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন, স্বপ্নই থেকে যায়। উক্ত কনটেন্টটি ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ টিপ্স নিয়ে আলোচনা করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।

    Reply
  249. বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ও কঠিন পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা। সাইন্স বিভাগে যারা পড়াশোনা করে তাদের প্রায় সবারই স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার। এই কনটেন্টটিতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু বলা হয়েছে। কদিন পরেই মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে। তাই আমি বলব এটা সময়োপযোগী এবং একটি উপকারী কনটেন্ট।

    Reply
  250. মেডিকেলে চান্স পেতে খুব স্মার্ট হওয়া প্রয়োজন। এ স্মার্টনেস চেহারা বা পোশাক-পরিচ্ছদে নয়। এ স্মার্টনেস থাকবে শিক্ষার্থীর প্রস্তুতি আর এক্সাম স্ট্র্যাটেজিতে। অল্প সময়ে কিছু ট্রিকস ও টিপস মেনে কীভাবে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া যায়, তা বুঝতে হলে লিখাটি অবশ্যই ভালভাবে মেডিকেলে ভর্তি ইচ্ছুক সকলকে পরতে হবে ।উপকারী এই আর্টিকেলের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  251. অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার। এই কনটেন্টটি তাদের জন্য অনেক উপকারে আসবে কারণ এখানে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সকল টিপস ধরে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  252. শিক্ষার্থীদের ডাক্তারি হওয়া স্বপ্ন বাস্তবায়িত করার জন্য মেডিকেলে চান্স পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উক্ত কন্টেন্ট এ লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার অনেক গুলো বিষয় অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী হবে বলে আমি মনে করি। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  253. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া সকলেরই স্বপ্ন।কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যা এই কনটেন্টটিতে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  254. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো ই এই কন্টেন্টে তুলে ধরা হয়েছে খুবই সাবলীল ভাবে। প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত,প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা উচিত এরকম অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং টিপস্ এই কন্টেন্টটিতে রয়েছে।

    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে এরকম একটি কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য। আশা করছি মেডিকেল কলেজ ভর্তিচ্ছুদের কন্টেন্ট টি অনেক কাজে আসবে।‌

    Reply
  255. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্ট্যাথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও খুব কমসংখ্যক শিক্ষার্থী ই নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশের এডমিশন টেস্ট গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী যথাযথ প্রস্তুতি নেয়া সত্ত্বেও সঠিক গাইড লাইনের অভাবে সফল হতে পারে না। কন্টেন্ট টি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার নানারকম বিষয় এবং প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা বহুল হওয়ায় মেডিকেল ভর্তিচ্ছু দের জন্য সহায়ক হবে 🙂

    Reply
  256. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কি কি করতে হবে তা এই আর্টিকেল টি তে লেখক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। এটা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল, এটা সকল শিক্ষার্থীর পড়া উচিত বিশেষ করে যারা মেডিকেলে পরীক্ষা দিবে তাদের। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল লেখার জন্য।

    Reply
  257. সকল শিক্ষার্থীরই একটা বড় স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার। এর জন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পেতে হবে। যার জন্য মানতে হবে কিছু নিয়ম। যেমন –
    মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্রিলিয়ান্ট, টপার এবং মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া।মেডিকেলের প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত,প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা উচিত।
    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এই টপিক নিয়ে আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  258. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পায়। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন সংখ্যা ৩২১২। অনেক ব্রিলিয়ান্ট , টপার, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হওয়া সত্বেও মেডিকেলে চান্স হয় না। প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনার।

    Reply
  259. বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হল মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা। গায়ের সাদা অ্যাপ্রোন এবং গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকলেও সবার এই স্বপ্ন পূরণ হয় না। অল্প কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীর মেডিকেল কলেজে চান্স হয়। এ পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ পূর্ণ টিপস সাজেস্ট করা হয়েছে এই কনটেন্টটিতে।

    Reply
  260. সঠিক গাইডলাইন মেনে পড়াশোনা করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব। যদি নিয়মিত কঠোর পরিশ্রম করা হয়। আজকের আর্টিকেল আশাকরি মেডিকেলে ভর্তি হতে চায় এমন স্টুডেন্টদের কাজে আসবে।

    Reply
  261. অনেকের জীবনের একটা বড় স্বপ্ন হচ্ছে ডাক্তার হওয়া।এটার জন্য অনেকে অনেক কষ্ট করে পড়ালেখা করে।কেউ সফল হয় কেউ হয় না।মেডিকেল এ ভর্তি পরীক্ষা আমাদের দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে সব থেকে প্রতিযোগিতামূলক একটা পরীক্ষা।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য একজন শিক্ষার্থীকে অনেক ত্যাগ,সাধনা ও অধ্যবসায়ের সাথে চেষ্টা করে যেতে হয়। ফিজিক্যালি, মেন্টালি, ইমোশনালি সবদিক থেকে ফিট থেকে প্রোপার প্রিপারেশন নিয়ে চিন্তা মুক্ত ভাবে ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দিতে হয়।এই কন্টেন্ট টিতে লেখক পরীক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস ও প্রবলেম সলিউশন , বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো বিভিন্ন রঙের কালিতে আন্ডারলাইন করে তা আয়ত্ব করা, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি , নিয়মিত পড়াশোনা, বিভিন্ন বিষয়ে টিপস ও ট্রিকস অনুসরণ, পরীক্ষার হলে কি কি করা বা না করা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন যা একজন মেডিকেল পরীক্ষার্থীর প্রস্তুতি নেয়ার জন্য খুবই উপকারী।ধন্যবাদ লেখককে এতো যুগোপযোগী কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  262. ডাক্তার হওয়া শৈশব থেকে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীদের সবচেয়ে বড় স্বপ্নের মধ্যে একটি। মেডিকেল এন্ট্রান্স পরীক্ষায় সফল হতে, এখানে কিছু টিপস শেয়ার করা হল। আপনি যদি এই টিপসগুলি অনুসরণ করতে পারেন তবে এটি আপনার প্রস্তুতির কার্যকারিতা সর্বাধিক করবে
    সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে বোঝার ধারণাগুলি একটি শক্তিশালী ভিত্তি নিশ্চিত করে, যখন কাঠামোগত অধ্যয়ন পরিকল্পনা এবং নিয়মিত সংশোধনগুলি ধারণ এবং বোধগম্যতা বাড়ায়।
    গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ ভাগ করার জন্য ধন্যবাদ লেখক। এটা অনেক ছাত্রদের জন্য সহায়ক হবে।

    Reply
  263. বাংলাদেশে ‘মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা’ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও এবং চান্স পাওয়ার কৌশল খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  264. অনেক শিক্ষার্থীর সপ্ন থাকে ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার।সেই জন্য প্রয়োজন মেডিকেল কলেজে চান্স পাওয়া।এই কন্টেন্টে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ নিয়ে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
  265. মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা আমাদের দেশের অন্যান্য ভর্তি পরীক্ষাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতামূলক একটি পরিক্ষা। যারা মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে,তাদের জন্য এই কন্টেন্টটিতে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে খুব সুন্দর ভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যারা মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের জন্য খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  266. আসসালামু আলাইকুম, ধন্যবাদ রাইটার কে এত সুন্দর কন্টেন্ট দেওয়ার জন্য পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো পজিশন সবারই কাম্য সেটা যদি হয় মেডিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ার তাহলে তো কথাই নাই সবাই চায় মেডিকেলে ভর্তি হতে ভর্তির জন্য যে প্রস্তুতি প্রয়োজন তা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার পেরে উঠে না সবাই উপরের কনটেন্টি পড়লে অনেকের জন্য এটা সহজ হয়ে যাবে কিভাবে মেডিকেলের জন্য প্রস্তুতি নেবে তার সুন্দর একটা গাইডলাইন লেখক এখানে দিয়েছে এজন্য আবারো ধন্যবাদ জানাই লেখক কে।

    Reply
  267. বর্তমানে মেডিকেল এ চান্স পাওয়া খুবই কঠিন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু ভালোভাবে পড়াশুনা করলে তা অসম্ভব নয়। প্রত্যেক মেডিকেল শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে গায়ে সাদা অ্যাপ্রন পরে সেও একদিন সফল হবে। তবে সবার আগে গুরুত্বপূর্ণ হলো চান্স পাওয়া। কিভাবে পড়লে চান্স পাওয়া সহজ হবে, মানবণ্টন এবং প্রত্যেকটা বিষয় আলাদাভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা প্রত্যেক মেডিকেল চান্স পেতে আগ্রহী সক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল।

    Reply
  268. মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা আমাদের দেশের অন্যান্য ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতামূলক একটি পরিক্ষা। যারা মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে,তাদের জন্য এই কন্টেন্টটিতে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যারা মেডিকেলে ভর্তির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।

    Reply
  269. মেডিকেলে চান্স পাওয়া সকল শিক্ষার্থীর সপ্ন। কিন্তু আমাদের দেশে মেডিকেল এ ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা অনেক। চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। পরিক্ষার মানবন্টণ, ধরন, প্রশ্নব্যাংক সমূহের এনালাইসিস, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী আয়ত্ব করা,ইংরেজিভাষা এবং সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা, নিয়মিত অনুশীলন ও পড়াশোনা, স্বাস্থ্যসচেতনতা, পরিক্ষার হলের করণীয় ইত্যাদি সম্পর্কে পরিষ্কারধারণা থাকলে নিজের স্বপ্ন পূরণে সফলতা লাভ করা যাবে।

    Reply
  270. একজন ভালো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া,আর এই ডাক্তার হতে হলে প্রয়োজন মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এবং সেখানে টিকে থাকা।এরজন্য প্রয়োজন কিছু ট্রিকস, এবং নিয়মিত পড়াশোনা, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস করা,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জন করা,নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া ইত্যাদি।এই কন্টেন্টে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
  271. আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টি পড়ে খুব ভালো লাগলো। আশা করি যারা মেডিকেলে পড়াতে ইচ্ছুক তাদের জন্য অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  272. সাইন্সে পড়া প্রতিটা শিক্ষার্থীরই স্বপ্ন থাকে সে ডাক্তার হবে। কিন্তু আমাদের দেশে মেডিকেল এ ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা অনেক।তাই কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে এবং সঠিক গাইডলাইন মেনে পড়াশোনা করলে তা সম্ভব হয়ে উঠবে। লেখক সেই পদ্ধতি গুলোই উপরের কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।ধন্যবাদ সম্মানিত লেখককে এই কনটেন্টি মেডিকেলে ভর্তি হতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের খুবই উপকারে আসবে।

    Reply
  273. মেডিকেলে চান্স পাওয়া শিক্ষার্থীরা দেশ সেরা মেধাবী এ কথা না বলে উপায় নেই,,তবে অনেকে সঠিক পদক্ষেপের অভাবে চান্স পায়না। তাছাড়া কিছু কিছু ভুলের জন্য ও চান্স মিস হয়ে যেতে পারে সেক্ষেত্রে উপরের লিখাটি ফলো করলে অনেক উপকার হবে আশা করি। ধন্যবাদ।

    Reply
  274. ছোট বেলায় বাচ্চাদের একটা কমন স্বপ্ন থাকে যে সে বড় হয়ে ডক্টর হবে। কিন্তু পড়াশোনার চাপ বাড়লে সেই স্বপ্ন থেকে অনেকে দুরে সরে যায় আবার অনেকে ঝরে পরে ভর্তি পরীক্ষা নামক যুদ্ধক্ষেত্র থেকে। এই কন্টেন্টির বিষয় গুলা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিলে ইনশাআল্লাহ একটা আশানুরূপ সাফল্য লাভ করবে। লেখকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  275. সকল শিক্ষার্থী মেডিকেলে চান্স পেতে চায়। ডাক্তার হতে হলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অংশগ্রহণ করার বিকল্প নেই। ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য প্রয়োজন নিয়মিত পড়াশোনা করা এবং কিছু টিপস। উক্ত কনটেন্ট এ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স গুরুত্বপূর্ণ টিপসগুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। উক্ত কনটেন্টটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  276. প্রতিটা শিক্ষার্থী তার শিক্ষা জীবনে একবার হলেও ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখে। ভালো শিক্ষার্থীর বাবা-মারা সচরাচর তার সন্তানকে ভবিষ্যতের একজন ডাক্তার হিসেবেই কল্পনা করে। কিন্তু অনেকেই মনে করে মেডিকেলে পড়া বা চান্স পাওয়া অকল্পনীয় ব্যাপার। কথাটি মোটেও ঠিক না নিয়মিত পড়াশোনা ও কিছু রুলস এর মাধ্যমে মেডিকেলে চান্স পাওয়া সম্ভব। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যেসব শিক্ষার্থীরা মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী তাদের ক্ষেত্রে এটি আরো সহজ। এ কনটেন্টে পড়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কৌশল আরো সুন্দর ভাবে জানতে পারলাম।

    Reply
  277. কম বেশি প্রতিটা শিক্ষার্থীর ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ডাক্তার হওয়া। এই স্বপ্ন পূরণের জন্য মেডিকেল এর পরীক্ষা দিতে হয়। মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স ও চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। এই কনটেন্ট টি তে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ লেখক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এই নিয়ম গুলো সঠিকভাবে মেনে চললে একজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবে। লেখককে এই লেখনীর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  278. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

    অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।
    এ কনটেন্টে পড়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কৌশল আরো সুন্দর ভাবে জানতে পারলাম।

    Reply
  279. এই আর্টিক্যালটি এক কথায় অসাধারণ! মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য যে টিপসগুলি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো অত্যন্ত কার্যকরী এবং বাস্তবমুখী। লেখক স্পষ্টভাবে সময় ব্যবস্থাপনা, অধ্যয়নের পদ্ধতি এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির উপর জোর দিয়েছেন। এছাড়াও, আর্টিক্যালটি মানসিক প্রস্তুতির গুরুত্বকেও তুলে ধরেছে, যা পরীক্ষার সময় আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে সহায়ক। এই আর্টিক্যালটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য একটি সম্পূর্ণ এবং কার্যকরী রোডম্যাপ প্রদান করেছে, যা প্রার্থীদের সফলতার পথে এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে।

    Reply
  280. একজন শিক্ষার্থীর ক্যরিয়ার গঠনে প্রথম সারির পছন্দ থাকে মেডিকেল এ সুযোগ পাওয়া।এটি অনেক কঠিন ও ভাগ্যের বিষয় হলেও অসম্ভব নয়।এর জন্য নিজেকে তৈরির পাশাপাশি মেনে চলতে হয় কিছু বিশেষ পদ্ধতি। নিজেকে একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হিসেবে দেখতে চান?তাহলে কিছু টিপস্ আর পরিকল্পিত পড়াশুনা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করতে পারে যা আমরা এই লেখয় পেয়ে যাবো।

    Reply
  281. বর্তমান সময়ের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্যে মেডিকেল ভর্তি অন্যতম।এই পরীক্ষায় যারা অংশগ্রহন করেন সবাই কিন্তু অনেক মেধাবী। তার পর ও কেউ চান্স পায় আবার কেউ ঝরে যায়। চান্স পেয়ে এইসব মেধাবীদের মধ্যে নিজেকে আলাদা প্রমাণ করতে অবশ্যই কিন্তু টেকনিক অবলম্বন করে পড়াশোনা করতে হয়।আজকের এই কন্টেন্ট থেকে আমরা সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানব।তাই সবাইকে একবার হলে ও পড়ার অনুরোধ রইল

    Reply
  282. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।তাই বুঝেশুনে মেডিকেল ভর্তি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

    Reply
  283. এই কনটেন্টটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার কিছু টিপস নিয়ে লেখা হয়েছে। যারা মেডিকেল ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাদের জন্যে এই কনটেন্টটি সহায়ক হবে।ধন্যবাদ জানাই লেখককে যিনি এরকম সহায়ক কনটেন্ট লিখে অন্যদের সহায়তা করছেন।

    Reply
  284. মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা মানে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এটা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ।মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  285. আমাদের সকলেরই ভবিষ্যতে কিছু হওয়ার কোন স্বপ্ন থাকে বা ইচ্ছা থাকে কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।এবং ইনশাল্লাহ আমার মতে যাদের ইচ্ছা থাকবে তাদের দ্বারা এটা অবশ্যই সম্ভব হবে

    Reply
  286. আমাদের সকলেরই ভবিষ্যতে কিছু হওয়ার কোন স্বপ্ন থাকে বা ইচ্ছা থাকে কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।এবং ইনশাল্লাহ আমার মতে যাদের ইচ্ছা থাকবে তাদের দ্বারা এটা অবশ্যই সম্ভব হবে

    Reply
  287. যে কোন ভর্তি পরীক্ষার আগে পূর্ণ প্রস্তুতি নেয়াটা খুব জরুরি। আর বুয়েটের পর মেডিকেল ভর্তির প্রতি ছাত্রছাত্রীদের আগ্রহ বেশি থাকে। তাই ভালো প্রিপারেশন নিতে হলে, একজন প্রার্থীকে কঠোর অধ্যাবসায়ের বিকল্প কিছু নেই। সে লক্ষ্য নিয়ে মেডিকেলে ভর্তি ইচ্ছু ছাত্রছাত্রীদেরন প্রস্তুতি নিতে হবে।

    Reply
  288. কনটেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা দিতে কোন বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিতে তা আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। এই কনটেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যিনি লিখেছেন তাকে ধন্যবাদ।

    Reply
  289. বিজ্ঞান বিভাগে পড়ুয়া প্রায় শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্য থাকে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে তাতে কৃতকার্য হয়ে ডাক্তারি পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে সাফল্য অর্জন করা।কিন্তু অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও টিপস সম্পর্কে অবগত না হওয়ার কারণে খুব কম শিক্ষার্থী সরকারি ও বেসরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো এবং মেডিকেলে ভর্তির বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতিসমূহও সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। যা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট শিক্ষার্থীদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  290. সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক.পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেলে পড়ার জন্য প্রচুর অর্থ, প্রভাব বা অসাধারণ মেধার প্রয়োজন নেই, বরং সঠিক প্রস্তুতি এবং পরিকল্পনা জরুরি। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা দেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, যেখানে মানসিক স্থিরতা ও ব্যাকআপ প্ল্যান সহ প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আয়ত্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য টেক্সটবুকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দাগানো, প্রশ্নব্যাংক সমাধান, সাধারণ জ্ঞান, ইংরেজি এবং বিজ্ঞান বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে। পরীক্ষার দিনে ঠাণ্ডা মাথায়, সঠিক নিয়ম মেনে পরীক্ষা দেওয়াই সাফল্যের চাবিকাঠি। আর্টিকেল টি একজন মেডিকেল ছাত্র কে তার স্বপ্ন পুরনে অনেক সাহায্য করবে l

    Reply
  291. ছোটোবেলা থেকে অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীরই স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন। অনেকের এই সুন্দর স্বপ্ন পূরন হয় অনেকেরই হয়না
    ভাগ্যের ব্যাপার,আবার অনেকে পরিশ্রম করে ডাক্তার হওয়ার জন্য দিনরাত পড়ে সাফল্য পায়,,,
    ডাক্তার হওয়ার জন্য মূলত অনেক প্রস্ততির প্রয়োজন
    উক্ত কনটেন্ট টি তে মেডিকেল এ চান্স পাওয়া নিয়ে সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করেছে মেডিকেল পরীক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

    Reply
  292. অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।মেডিকেলে চান্স পেতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই আর্টিকেলটি সকল মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply

    Reply
  293. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে সরকারি মেডিকেল পড়ার।তবে খুব কম সংখ্যক শিক্ষার্থী সে সুযোগ পায়।কঠোর অনুশীলন, প্রবল ইচ্ছাশক্তির সাথে সাথে কিছু টিপস বা পদ্ধতি অবলম্বন করলে মেডিকেলে চান্স পাওয়া সহজ হয়ে যায়। উক্ত কন্টেন্টটিতে সরকারি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস আলোচনা করা হয়েছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক ভুমিকা পালন করবে।

    Reply
  294. ছোট বেলা থেকে আমাদের অনেকের স্বপ্ন থাকে বড় হয়ে ডাক্তার হবার। কিন্তু ডাক্তার হতে গেলে যে পরিমাণ মেধা থাকা দরকার এবং যে পরিমাণ পরিশ্রম করা দরকার তা আমরা অনেকেই করতে চাই না। কিভাবে সহজে ডাক্তার হওয়া যায় আমরা সেই উপায় খুঁজে বেড়াই। যেমন, পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে কিনা, খুঁজে বেড়াই। সরকারি মেডিকেলে ভর্তি হতে না পারলে অনেক টাকা খরচ করে প্রাইভেট মেডিকেলে পড়ার চেষ্টা করা।
    লেখক তার পোস্টে মেডিকেলে ভর্তির কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন। লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  295. বিজ্ঞান বিভাগে পড়ুয়া প্রায় সকল শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্য থাকে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে তাতে উত্তীর্ণ হয়ে ডাক্তারি পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে সাফল্য অর্জন করা। আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যে সকল পরীক্ষা হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা।ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বিজ্ঞান বিভাগে অনেকেই ভর্তি হয়।অনেকের তীক্ষ্ণ মেধা থাকা সত্ত্বেও কিছু সঠিক গাইডলাইন এবং সঠিকভাবে না পড়ার কারণে এই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় টিকতে না পেরে মেডিকেলে চান্স পায়না।এই কনটেন্টিতে খুবই সুন্দরভাবে সবকিছু ভেঙে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করা হয়েছে কিভাবে মেডিকেল প্রশ্নের মানবন্টন করা হয় এবং কিভাবে পড়লে খুব সহজেই মেডিকেলে চান্স পাওয়া যায় সেসব বিষয় নিয়ে।উপরোক্ত কনটেন্টটি পরে শিক্ষার্থীরা আশা করি খুবই উপকৃত হবে।ধন্যবাদ লেখককে মেডিকেলে ভর্তি বিষয়ক এত গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  296. ডাক্তার হওয়া শৈশব থেকে বেশিরভাগ ছাত্র – ছাত্রীদের সবচেয়ে বড় একটি স্বপ্ন। কিন্তু ডাক্তারের হতে প্রথমে মেডিকেল এন্ট্রান্স পরীক্ষায় সফল হওয়া জরুরি। এই লেখাটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য খুবই উপকারী। এতে কীভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে, কোন বিষয়গুলোতে বেশি মনোযোগ দিতে হবে, এবং পরীক্ষার হলে কীভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে সব কিছু সহজভাবে বোঝানো হয়েছে। যারা মেডিকেলে পড়তে চায়, তাদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি অনেক ছাত্র – ছাত্রীদের জন্য সহায়ক হবে। ধন্যবাদ লেখক এত সুন্দর আর্টিকেলটির মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ টিপস গুলি তুলে ধরার জন্য । 🌸

    Reply
  297. মেডিকেলে চান্স পাওয়া চার টি খানি কথা নয়,এখানে অনেক পরিশ্রম প্রয়োজন, সঠিক গাইড লাইন অনেক গুরুত্বপূর্ণ, মেডিকেল পরিক্ষাদের জন্য অনেক কার্যকরি তথ্য তুলে ধরেছেন লেখক

    Reply
  298. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

    Reply
  299. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল পরীক্ষা বাংলাদেশের সবচেয়ে মেধাবী শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। তাদের সকলের আশা এবং সপ্ন থাকে মেডিকেল কলেজ এ পড়ার। এই সপ্নকে পূরণ করার জন্য তারা কঠোর অধ্যাবসয় করে থাকে। মেডিকেল কলেজ এ সুযোগ পাওয়ার জন্য পড়াশোনা পাশাপাশি কিছু টিপস এর মাধ্যমে। চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। কিভাবে পড়লে চান্স পাওয়া সহজ হবে সে বিষয় গুলো জানতে হবে। উপরের কন্টেন্ট সে বিষয় গুলো ভালো করে আলোচনা করেছে।

    Reply
  300. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা। নিম্নবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত প্রত্যেকটি পরিবারেরই স্বপ্ন থাকে তাদের সন্তান কেউ একজন মেডিকেল কলেজে চান্স পায়। এমনকি অনেক জায়গায় দেখা যায় সমাজের বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ ডাক্তার হওয়ার জন্য পরীক্ষার্থীদের মানসিকভাবে চাপ সৃষ্টি করে সেটা পারিবারিক অথবা সামাজিকভাবে। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রেসার সামলাতে ব্যর্থ হয় যার ফলে মেডিকেলে চান্স পাওয়া কষ্টকর হয়ে ওঠে, উক্ত কনটেন্টিতে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় এবং পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে।

    Reply
  301. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।ভর্তি পরীক্ষার আগে পূর্ণ প্রস্তুতি নেয়াটা খুব জরুরি।কোনো সঠিক উত্তর না থাকলে কোনো অপশনই বৃত্ত ভরাট করা যাবে না। অন্যথায় ওই প্রশ্নের জন্য কোনো নম্বর তো পাওয়া যাবেই না- উল্টো সেটা ভুল উত্তর ধরা হবে এবং নেগেটিভ মার্কিং হবে। তুমি যদি এই ষাটটা মিনিট মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব উত্তর করে আসতে পারো, তাহলে নিশ্চিত থাকো সেই সাদা এপ্রোনটা তোমারই হবে।

    Reply
  302. ডাক্তারি পড়ার মহান পেশায় উজ্জীবিত হয়ে প্রতি বছর হাজারো শিক্ষার্থীর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। একজন ভালো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া। মেডিকেলের প্রিপারেশন নেওয়ার সময় রিলাক্স চিন্তা মুক্তভাবে দেওয়া উচিত এবং এক্সাম দেওয়ার সময় কনটেন্ট এর লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার অনেকগুলো বিষয় অত্যন্ত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছে। তাই লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  303. মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চাই। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় ।নিয়মিত পড়াশোনা করতে হয়, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস করা,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো আয়ত্ব করা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জন করা,নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া ইত্যাদি,
    এই কন্টেন্টিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টি পড়া সকল মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য খুবই প্রয়োজন।
    ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে কন্টেন্টি লিখার জন্য।

    Reply
  304. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা চান্স পেতে হলে। অনেক টাকা পয়সা বা অনেক ধনী হওয়ার প্রয়োজন নেই ।পরীক্ষার সিলেবাস: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। সাধারণত এই সিলেবাস উচ্চ মাধ্যমিকের জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান ও ইংরেজি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে হয়।পরীক্ষার মডেল প্রশ্ন: পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র ও মডেল টেস্টগুলি অনুশীলন করতে হবে।মনোবল বজায় রাখা: প্রস্তুতির সময় এবং পরীক্ষার দিন মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে এবং আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে।নিয়মিত অনুশীলন: প্রতিদিন নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে এবং শরীর ও মন সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।
    কোনো সঠিক উত্তর না থাকলে কোনো অপশনই বৃত্ত ভরাট করা যাবে না। অন্যথায় ওই প্রশ্নের জন্য কোনো নম্বর তো পাওয়া যাবেই না- উল্টো সেটা ভুল উত্তর ধরা হবে এবং নেগেটিভ মার্কিং হবে।

    Reply
  305. মেডিকেল চান্স পাওয়া প্রায়ই অনেকেরই স্বপ্ন থাকে।তবে ওই অব্দি পৌঁছাতে গেলে অনেক পড়ালেখা, ও সেই সাথে পরিবারের একটা গাইডলাইনের প্রচুর দরকার। কেননা মেডিকেল চান্স পেতে হলে অনেক রুটিন এবং পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। একজন মেডিকেল স্টুডেন্টের প্রবল আগ্রহ ও তীব্র প্রচেষ্টা, সেই সাথে.. পরিবারের সুন্দর একটি গাইডলাইন থাকলে ইনশাআল্লাহ সে বিজয়ী হবে। সেই সাথে এই কনটেন্টটি অনেক সুন্দর করে লেখক উপস্থাপনা করেছেন।এ কনটেন্টি মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য অনেক উপকারী। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর কনটেন্টি উপস্থাপনা করার জন্য।

    Reply
  306. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। মেডিকেল কলেজে পড়ার স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকে। তবে খুব কম শিক্ষার্থীর এই স্বপ্ন পূরণ হয়। কারণ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনেক বেশি প্রতিযোগীতামূলক। এজন্য মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকার জন্য কিছু কৌশল ও পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই কন্টেন্টে লেখক সেসব কৌশল ও পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এই কন্টেন্ট একজন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ

    Reply
  307. বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বাংলাদেশে যতগুলো পরীক্ষা হয়, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগীতা হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়। মেডিকেল কলেজে পড়ার স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকে। তবে খুব কম শিক্ষার্থীর এই স্বপ্ন পূরণ হয়। কারণ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনেক বেশি প্রতিযোগীতামূলক। পরীক্ষার্থীর তুলনায় সিট সংখ্যা কম হওয়ায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকার জন্য কিছু কৌশল ও পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এই কন্টেন্টে লেখক সেসব কৌশল ও পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এই কন্টেন্ট একজন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ

    Reply
  308. মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের প্রধান গুরুত্বপূর্ণ কাজ মাইন্ড সেটআপ।বোর্ড বইয়ের প্রত্যকটি লাইন আন্ডার লাইন করে পড়া। প্রতিদিন ১২ ঘন্টা রুটিন করে পড়া।বিগত সালের প্রশ্ন সলভ করা।

    Reply
  309. মেডিকেল কলেজ এ চান্স পাওয়া খুব একটা সহজ না। গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর দেখে কিন্তু কয়েকজনের সেই সপ্ন পূরণ হয় বলেন। অনেকে ঝরে যায় আবার অনেকই টিকে যায়। যারা টিকে যায় বা চান্স পায় তারা খুব মনোযোগ সহকারে ও নিয়ম মেনে পড়াশোনা করে। এই আর্টিক্যালটিতে খুব সুন্দর করে বোঝানো হয়েছে কিভাবে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য পড়াশোনা করতে হয়। আর্টিক্যালমটি পড়লে আশা করি উপকৃত হবেন।

    Reply
  310. বাংলাদেশের যতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা হয় সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী থাকে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন। লেখক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি দেওয়ার জন্য।

    Reply
  311. বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা হয়ে থাকে সেগুলোর ভিতরে মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা। যেসব শিক্ষার্থী ডাক্তার হতে চাই,এই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা উত্তীর্ণ হতে কি কি করতে হবে এবং কি নিয়ম মেনে চলতে হবে তা এই কনটেন্টিতে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে । মেডিকেলে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের অবশ্যই এই কনটেন্টটি পড়া উচিত।

    Reply
  312. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ভর্তি পরীক্ষা গুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। একটা সুপরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান একজন ভর্তি ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীর কাছে লাইফ সেভার এর মত কাজ করে। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকতে হয়। এই আর্টিকেলটি মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা সচেতন হতে পারবে।

    Reply
  313. অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  314. সকল ছাত্র ভাইদের আশা থাকা মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করে ডাক্তার হবার কিন্তু সবার সেই স্বপ্ন পূরণ হয় না সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে গোছালো প্রিপারেশনের অভাব এবং কি কি বিষয় পড়তে হবে কোথায় থেকে কি পড়তে হবে সেই বিষয়ে না জানার জন্য উপরুক্ত পোস্টে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে কি বিষয়ে পড়তে হবে কিভাবে পড়তে হবে কোথায় থেকে কতটুকু পড়লে মেডিকেলে কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যাবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে যা এখন ছাত্র ভাইয়েরা খুবই অত্যাবশ্য

    Reply
  315. অনেকের জীবন এর স্বপ্ন থাকে ভালো ডাক্তার হবার।সেজন্য অনেকেই মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষা ও দিয়ে থাকে।কিন্তু ক’জন ই বা সরকারি মেডিকেলে চান্স পায়? সরকারি মেডিকেল কলেজে খুব সহজেই চান্স পেতে হলে কিছু ট্রিকস অবলম্বন করা প্রয়োজন যা কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ও সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

    Reply
  316. অনেকের জীবন এর স্বপ্ন থাকে ভালো ডাক্তার হবার।সেজন্য অনেকেই মেডিকেলে ভর্তি পরিক্ষা ও দিয়ে থাকে।সবাই তো সরকারি মেডিকেলে চান্স পায় না। সরকারি মেডিকেল কলেজে খুব সহজেই চান্স পেতে হলে কিছু ট্রিকস অবলম্বন জরুরী । নিয়ম মাফিক প্রস্তুতি নিলে মেডিকেল এ চান্স পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  317. অনেকের জীবনের স্বপ্ন থাকে ভালো ডাক্তার হবার। কিন্তু ডাক্তার হবার আগে মেডিকেল এর পড়া শোনা সম্পন্ন করতে হয়। সবাই সরকারি মেডিকেল এ চান্স পায় না। কিছু ট্রিকস অবলম্বন করলে ও ঠিক ভাবে প্রস্তুতি নিলে সরকারি মেডিকেল এ চান্স পাওয়া সম্ভব।

    Reply
  318. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া সকলেরই স্বপ্ন।বাংলাদেশে ‘মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা’ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য একজন শিক্ষার্থীকে অনেক ত্যাগ,সাধনা ও অধ্যবসায়ের সাথে চেষ্টা করে যেতে হয়।এই কন্টেন্ট টিতে লেখক পরীক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস ও প্রবলেম সলিউশন , বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো বিভিন্ন রঙের কালিতে আন্ডারলাইন করে তা আয়ত্ব করা, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি , নিয়মিত পড়াশোনা, বিভিন্ন বিষয়ে টিপস ও ট্রিকস অনুসরণ, পরীক্ষার হলে কি কি করা বা না করা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  319. মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি হওয়া অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী স্বপ্ন। এর জন্য প্রয়োজন সর্বচ্চো প্রস্তুতি।এই আর্টিকেল টি এই মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর জন্য সহায়ক হবে বলে আমি মনে করি। এই আর্টিকেল এ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন টিপস, নিয়ম সহজ ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ এই সময় উপযোগী উপস্থাপনার জন্য।

    Reply
  320. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  321. মেডিকেলে ভর্তি হওয়া খুবই চ্যালেঞ্জিং বিষয়। এখানে প্রচুর প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। লাখো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার। কিন্তু সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে তা সম্ভব হয়ে ওঠা দুষ্কর। এই আর্টিকেলের দ্বারা আশা করি অনেকে উপকৃত হবে ইনশা আল্লাহ।

    Reply
  322. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।
    “মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস” এই আর্টিকেলটিতে লেখক মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কৌশল গুলি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  323. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।কিন্তু পড়াশোনার চাপ বাড়লে সেই স্বপ্ন থেকে অনেকে দুরে সরে যায় আবার অনেকে ঝরে পরে ভর্তি পরীক্ষা নামক যুদ্ধক্ষেত্র থেকে। এই কন্টেন্টির বিষয় গুলা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিলে ইনশাআল্লাহ একটা আশানুরূপ সাফল্য লাভ করবে। লেখকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  324. মানবসেবার মধ্যে সবচেয়ে মহৎ পেশা হল ডাক্তার হওয়া। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই মনে পোষন করে। কিন্তু মেডিকেলে চান্স পাওয়া অন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে একটু ভিন্ন ধাচের। এই কন্টেন্টটিতে কিভাবে মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতি নিতে হবে তার বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের জন‍্য একটি উপকারী পোস্ট।

    Reply
  325. Medical profession is a profession from which one can serve people honestly. So many people want to see themselves in this profession.To become a doctor, first you have to get a chance in a medical college.If one follows the above points and participates in medical college admission, he/she will get a chance.

    Reply
  326. স্বপ্ন দেখার চেয়ে তা বাস্তবায়িত করা বেশ সহজ কাজ না। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই দেখে কিন্তু সেই স্বপ্নটা সবার পূরণ হয়না। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাতেই অনেকের স্বপ্নটা ভেঙে যায়। সেই স্বপ্নটা ভাঙ্গার আগেই যদি উপযুক্ত প্রস্তুতি নিতে পারে তবেই তার স্বপ্নটা পূরণ হওয়া সম্ভব। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য উপরের কনটেন্টি যথোপযুক্ত।

    Reply
  327. বাংলাদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষাগুলির মধ্যে চিকিৎসা কলেজের ভর্তি পরীক্ষা সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য ব্রিলিয়ান্ট, শীর্ষস্থানী, এবং পরিষ্কার বোধগম্য হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। প্রস্তুতির সময় ও পরীক্ষার সময় শান্ত এবং চিন্তা মুক্ত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রস্তুতির সময় মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা খুব জরুরি। এছাড়াও, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফলতা অর্জনের জন্য এই প্রকাশ্যে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ প্রস্তুত করা হয়েছে।

    Reply
  328. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। উক্ত কন্টেন্ট এ লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার বিষয়সমূহ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য উপকারী। কন্টেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।

    Reply
  329. ছোটবেলা থেকে অনেকের স্বপ্ন থাকে ডাক্তার হওয়া। শিক্ষা জীবনে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় একটি বড় অধ্যায়। অনেকেই এ মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন, তার মধ্যে কিছু কিছু শিক্ষার্থী রয়েছে যারা শুধুমাত্র গড় বাঁধা সিলেবাসের বাহিরে গিয়ে পুরো বইটাকে ভালোভাবে আয়ত্ত করে নেয়। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। এখানে টিকে থাকা যেরকম খুবই কঠিন,ঠিক তেমনি কিছু ট্রিক্স ফলো করলে টিকে থাকা খুবই সহজ। লেখক এখানে খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লিখেছেন মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য কি কি করতে হবে। একজন শিক্ষার্থীর জন্য কনডেনটি খুবই উপকারী।

    Reply
  330. ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন সবাই দেখে। মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চায়। তবে সেই স্বপ্ন কে বাস্তবায়ন করতে হলে কঠোর পরিশ্রম এবং কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । এই কনটেন্ট টিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।মেডিকেলে ভর্তি হতে ইচ্ছুক, এমন সকল শিক্ষার্থীর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট ।লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  331. মেডিকেল একটি স্বপ্নের জায়গা, এখানে নিজের আসনটা পেতে গেলে প্রয়োজন একটি সুপরিকল্পিত ব্যাকআপ প্লান। এই কনটেন্টটি থেকে আমরা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ভালো করার কিছু সুন্দর ধারণা পেতে পারি।

    Reply
  332. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতা মূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা।স্বপ্ন দেখার চেয়ে তা বাস্তবায়িত করা বেশ সহজ কাজ না। ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেই দেখে কিন্তু সেই স্বপ্নটা সবার পূরণ হয়না। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাতেই অনেকের স্বপ্নটা ভেঙে যায়। “মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস” এই আর্টিকেলটিতে লেখক মেডিকেলে চান্স পাওয়ার কৌশল গুলি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  333. আসসালামু আলাইকুম। মাশাআল্লাহ অত্যন্ত সুন্দর একটি কন্টেন্ট। একজন মেডিকেলের শিখার্থৗ হ‌তে হ‌লে এই আ‌র্টিকেল‌টি অনকে ভাল করে প‌ড়ে সে অনুযায়ী চেস্টা করতে হবে।গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা‌।‌কিভা‌বে পড়‌লে সফলতা অর্জন করা যায় তা অন‌কে সুন্দর করে লেখক ব‌লে‌ছেন

    Reply
  334. মেডিকেলে চান্স পেতে সকল শিক্ষার্থী চাই। কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।এই কনটেন্টি পড়া সকল মেডিকেল স্টুডেন্টদের জন্য খুবই প্রয়োজন।
    কিভাবে প্রস্তুতি নিলে মেডিকেলে চান্স পাওয়া যায় তার কলা কৌশল বিস্তারিতভাবে এই কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে । মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার্থীরা এই আর্টিকেলের গুরত্বপূর্ন টিপস গুলো অনুশীলন করলে খুবই উপকৃত হবে।

    Reply
  335. কমবেশি সবারই একেকটা স্বপ্ন থাকে। কিন্তু ভাগ্যক্রমে সবার সেটা পূরণ হয় না।তবে আমাদের চেষ্টা যতটুকু থাকবে ফলাফলও তেমনই আসবে।তাই যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছেন এই কন্টেন্টটি তারা পড়ে দেখতে পারেন।

    Reply
  336. মেডিকেলে পড়ার জন্য অনেক ভালো স্টুডেন্টেরেই স্বপ্ন থাকে । তবে মেডিকেলে পড়ার জন্য তাকে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয় । এজন্য তাকে একটি সুন্দর গোছানো প্রস্তুতি নিতে হয় । কিভাবে প্রস্তুতি নিলে মেডিকেলে চান্স পাওয়া যায় তার কলা কৌশল বিস্তারিতভাবে এই কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে ।এটি মেডিকেল ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়ক হবে ইনশা আল্লাহ।
    ধন্যবাদ লেখককে

    Reply
  337. বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্যে একটি হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। ছোট থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন অনেকেরই থাকে।
    গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে।
    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। সেক্ষেত্রে একটি সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান সেভারের মতো কাজ করবে।
    ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা দরকার। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সুপরিকল্পিত ভাবে স্টাডি করা যা উল্লিখিত কনটেন্ট এ খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  338. আমাদের সমাজে বাবা মায়ের একমাত্র লক্ষ্য হলো সন্তানকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার বানানো। এর বাইরে কোন বিষয় তারা চিন্তাও করে না। এর ওপর যারা মেডিকেল টার্গেট নিয়ে পড়ে তাদের ফুল সিলেবাস পড়তে হয় । এত প্যারা মাথায় নিয়ে এত পড়া শেষ করার একমাত্র উপায় হলো নিজের একটি পরিকল্পনা তৈরি এবং কোনো কিছুর জন্য ওই রুটিনের বাইরে না যাওয়া। উপরোক্ত কনটেন্ট পড়ে একজন মেডিকেল পরীক্ষার্থী অনেক সুন্দর দিকনির্দেশনা পাবে।

    Reply
  339. মেডিকেলে পড়তে চাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা যেমন বেশী, সেখানে চান্স পাওয়াও ঠিক ততটাই বেশী কঠিন।কঠিন হলেও অসম্ভব তো নয়।এই কন্টেন্টে মেডিকেলে চান্স পেতে সহায়তা করবে এমন পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে।ধন্যবাদ

    Reply
  340. একজন মেডিকেলের শিক্ষার্থী হ‌তে হ‌লে এই আ‌র্টিকেল‌টি অনকে ভাল করে প‌ড়ে সে অনুযায়ী চেস্টা করতে হবে।গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পায়। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা‌।‌কিভা‌বে পড়‌লে সফলতা অর্জন করা যায় তা অনেক সুন্দর করে লেখক ব‌লে‌ছেন।

    Reply
  341. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ হাজারো তরুণ তরুণীর স্বপ্ন এবং আবেগের একটি জায়গা।প্রতিবছর হাজারো শিক্ষার্থী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে।তাই এই প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষায় টিকে থাকতে হলে জানতে হবে -পরীক্ষার মানবন্টণ,প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস,বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ট্রপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ব করা,ইংরেজী ও সাধারণজ্ঞান সম্পর্কে ধারণা রাখা, নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া ইত্যাদি।উক্ত আর্টিকেলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকারী হবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  342. উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  343. সবমিলিয়ে, লেখকের দেওয়া টিপস গুলো অনুসরণ করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল এবং মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর।

    Reply
  344. টিপস গুলো অনুসরণ করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল এবং মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত কার্যকর।

    Reply
  345. মেডিকেল চান্স পাওয় সোনার হরিণ পাওয়ার মত। বাংলাদেশের অধিকাংশ ছেলে মেয়েই চাই এই সোনার হরণির হাতে পেতে। অনেক মেধাবি ছাত্র ছাত্রী দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য।কিন্তু সবাই জয়ী হতে পারে না।লেখা পড়ার পাশাপাশি অনেক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।যে সঠিক নিয়ম মেনে আগাবে সেই লক্ষে পৌছাবে।এই আর্টিকেলটিতে অনেক গুরুত্বর্ণ দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।ভবিষ্যতে যে সকল ছেলে মেয়েরা মেডিকেলে চান্স পাওয়ার সপ্ন দেখছে তদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক কার্যকারী।

    Reply
  346. মেডিকেল চান্স পাওয় সোনার হরিণ পাওয়ার মত। বাংলাদেশের অধিকাংশ ছেলে মেয়েই চাই এই সোনার হরণির হাতে পেতে। অনেক মেধাবি ছাত্র ছাত্রী দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য।কিন্তু সবাই জয়ী হতে পারে না।লেখা পড়ার পাশাপাশি অনেক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।যে সঠিক নিয়ম মেনে আগাবে সেই লক্ষে পৌছাবে।এই আর্টিকেলটিতে অনেক গুরুত্বর্ণ দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।ভবিষ্যতে যে সকল ছেলে মেয়েরা মেডিকেলে চান্স পাওয়ার সপ্ন দেখছে তদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক কার্যকারী।

    Reply
  347. বাংলাদেশের সকল ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা পণ্য তার মাধ্যমে মেডিকেল পরীক্ষা অন্যতম।ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য শুধু পড়ালেখা আর নয় তার সাথে সাথে সঠিক প্রস্তুতির প্রয়োজন। সঠিকভাবে প্রস্তুতি বলতে সঠিক নিয়ম কে বোঝানো হয় সঠিক নিয়মে প্রস্তুতি নিলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার একটি আসন আপনার জন্য থাকবে বলে আশা করা যায়। এই প্রস্তুতির জন্য লেখকের এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী লেখক তো অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্টটি আমাদের সামনে উপস্থাপনের জন্য।

    Reply
  348. এই আর্টিকেলটি তে মেডিকেলে ভর্তির যাবতীয় তথ্যাবলী বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে ভর্তি- ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট টি লেখার জন্য।

    Reply
  349. বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোর মধ্যে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় একটি ।হাজারো তরুণ তরুণীর স্বপ্ন ডাক্তারি পড়া। ডাক্তারি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য প্রয়োজন ফিজিক্যাল,মেন্টাল ও ইমোশনাল প্রিপারেশন। এছাড়াও প্রয়োজন পরীক্ষার ধরন ও মানবন্টন , প্রশ্নব্যাংক, বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা।মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্গুলো কনটেন্ট টি তে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখক কে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার টিপস গুলো সুন্দরভাবে বর্ণনা করার জন্য।

    Reply
  350. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে।কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।ধন্যবাদ আর্টিকেলের রাইটারকে। এত সুন্দরভাবে সবকিছু ব্যাখা করার জন্য।

    Reply
  351. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে।কিন্তু এখানে চান্স পেতে হলে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় ।এইচএসসির পর হাতে সময় একদমই থাকে না বললেই চলে। সময় কম হলেও সিলেবাস পাহাড়সম।এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে পদ্ধতি গুলো আলোচনা করা হয়েছে।ধন্যবাদ আর্টিকেলের রাইটারকে। এত সুন্দরভাবে সবকিছু ব্যাখা করার জন্য।ভর্তি পরীক্ষার আগে পূর্ণ প্রস্তুতি নেয়াটা খুব জরুরি।

    Reply
  352. মেডিকেলে পড়াশোনা করার স্বপ্ন মোটামুটি সব শিক্ষার্থীদের মাঝে থাকে, কেউ এই স্বপ্ন পূরন করতে পারে, আবার কেউ পারে না, মেডিকেলের প্রস্তুতির শুরু থেকে কিছু নিয়ম ফলো করে কঠিন পরিশ্রম করলে এই পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব।
    এই কন্টেন্টটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সব নিয়মকানুন আলোচনা করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  353. মেডিকেলে পড়াশোনা করার স্বপ্ন মোটামুটি সব শিক্ষার্থীদের মাঝে থাকে, কেউ এই স্বপ্ন পূরন করতে পারে, আবার কেউ পারে না, মেডিকেলের প্রস্তুতির শুরু থেকে কিছু নিয়ম ফলো করে কঠিন পরিশ্রম করলে এই পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সম্ভব।
    কনটেন্ট টিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সব তথ্য দেওয়া আছে যা শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  354. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।
    এই কন্টেন্ট টিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস আলোচনা করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  355. ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন সায়েন্সে এ পড়াশোনা করা অনেক ছাত্রছাত্রীর থাকে । মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষায় টিকার জন্য দরকার পরীক্ষার মানবন্টণ, এর ধরন, প্রশ্নব্যাংক এনালাইসিস করা , বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো আয়ত্ব করা , ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান অর্জন করা,নিয়মিত পড়াশোনা করা , সিক্রেট ট্রিকস অনুসরণ করা , স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা, পরীক্ষার হলে একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে পরীক্ষা দেয়া উচিত,প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি অনেক স্ট্রং থাকা উচিত ।সরকারি মেডিকেল কলেজে খুব সহজেই চান্স পেতে হলে কিছু ট্রিকস অবলম্বন করা প্রয়োজন যা কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ও সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।এই কন্টেন্টটি মেডিকেলে আগ্রহীদের জন্য খুবই কার্যকরী একটি কন্টেন্ট যা প্রত্যেক মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের পড়া উচিত। ধন্যবাদ লেখককে খুব সুন্দর সহজ ভাবে কথাগুলো ব্যাখ্যা করার জন্য ।

    Reply
  356. এইচ এস সি পাসের পর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন যারা দেখছো আজকের আর্টিকেল টি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এখানে যেভাবে গাইডলাইন দেয়া আছে তা সঠিক ভাবে পালন করলে অবশ্যই মেডিকেলের একটি সিট তার জন্য বরাদ্দ হতে পারে।

    Reply
  357. আমাদের অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে আমরা মেডিকেল কলেজএ পড়ে বড় একজন ডাক্তার হব, অসহায় মানুষের চিকিৎসা দেব। উক্ত কন্টেন্ট এ লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার অনেক গুলো বিষয় অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকার হবে।

    Reply
  358. কাউকে যদি প্রশ্ন করা হয় বড় হয়ে কি হতে চাই তার বেশিরভাগ উত্তরই আসবে ডাক্তার। কিন্তু ডাক্তার হওয়াটা এতটা সহজ নয়। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যত পরীক্ষা হয় তার মধ্যে সবচাইতে বেশি প্রতিযোগিতা হয় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায়। যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী তারা এ কনটেন্টটি পড়লে অনেক কিছু জানতে পারবে। প্রশ্ন ব্যাংকের সমাধান করা, বই দাগিয়ে পড়া, প্রতিটি বিষয়ের দিকে লক্ষ রেখে প্রস্তুতি নেওয়া সায়েন্সের সব বিষয়ের পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান ও অন্যান্য বিষয়ের প্রতি সমান গুরুত্ব দেয়া ,রুটিন করে পড়া সহ অনেক সুন্দর একটি গাইডলাইন এখানে দেয়া হয়েছে । তাই তোমরা যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিবে তারা এ কনটেন্টটি পড়বে আশা করি।

    Reply
  359. মেডিকেলে পড়তে গেলে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্মানো বা প্রভাবশালী আত্মীয় থাকা প্রয়োজন নয়। একইভাবে, অত্যন্ত মেধাবী বা মুখস্থ বিদ্যায় পারদর্শী হওয়াটাও মেডিকেলে আসন পাওয়ার একমাত্র শর্ত নয়। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি এমসিকিউ (MCQ) সমাধান করা এবং মূল বই পড়া। প্রশ্নব্যাংক থেকে হুবহু প্রশ্ন না এলেও একই টপিক থেকে প্রশ্ন আসে, তাই টপিকের উপর ভিত্তি করে পড়াশোনা করা জরুরি।
    এমসিকিউ পরীক্ষায় একটি প্রশ্নের একাধিক সঠিক উত্তর থাকতে পারে, সেক্ষেত্রে সব সঠিক উত্তর বৃত্ত ভরাট করতে হবে পূর্ণ নম্বর পাওয়ার জন্য। কোনো সঠিক উত্তর না থাকলে কোনো অপশন ভরাট করা যাবে না, তা নাহলে নেগেটিভ মার্কিং হবে। মাথা ঠাণ্ডা রেখে পরীক্ষা দিলে সাফল্য নিশ্চিত।

    Reply
  360. একটা সুপরিকল্পিত ব্যাক আপ প্ল্যান একজন শিক্ষার্থীর লাইফ সেভার এর মতো কাজ করে। তেমনই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং তার বিভিন্ন দিক বিশ্লেষন করে লেখক এই কনটেন্টটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যাক আপ প্ল্যানে সহায়তা করেছেন।
    শুরুতে শিক্ষার্থীদের মনোবল ধীর করার জন্য সমাজের কিছু ভ্রান্ত ধারনা তুলে ধরা হয়েছে। কনটেন্ট এর প্রতিটি টিপস, মানবন্টন, বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রশ্নব্যাংক সমাধান এবং দাগিয়ে পড়ার গুরুত্ব সহ প্রতিটি বিষয় বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন যা শিক্ষার্থীর প্রস্তুতিতে মনোবল বাড়াতে সাহায্য করবে। সবশেষে পরীক্ষা হলের মধ্যে দিকনির্দেশনাগুলো অত্যন্ত কার্যকরী।
    মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার্থীর জন্য এই কনটেন্টটি খুবই উপকারী এবং পথ প্রদর্শক। ধন্যবাদ লেখককে এই অসাধারন লেখার জন্য।

    Reply
  361. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  362. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। উক্ত কন্টেন্ট এ লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার অনেক গুলো বিষয় অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে যা মেডিকেলে পড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক উপকার হবে।ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
    • বাংলাদেশের ৯০% সাইন্স পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রী স্বপ্ন মেডিকেল কলেজে পড়ার। আর এ কারণেই বাংলাদেশে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা। আলোচ্য কনটেন্টিতে খুব সুন্দর ভাবে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার কিছু নিয়ম বর্ণনা করা হয়েছে। কনটেন্টটি মেডিকেলে ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

      Reply
  363. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।সঠিক গাইডলাইন মেনে পড়াশোনা করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব। যদি নিয়মিত কঠোর পরিশ্রম করা হয়। আজকের আর্টিকেল আশাকরি মেডিকেলে ভর্তি হতে চায় এমন স্টুডেন্টদের কাজে আসবে।

    Reply
  364. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।
    সত্যিই এই প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষাব্যবস্থায় মেডিকেলের স্বপ্ন দেখা আকাশচুম্বি ব্যাপার হয়ে গেছে। এমতাবস্থায় মেডিক্যালের প্রিপারেশন নেয়ায় সহায়ক হিসেবে কন্টেন্টটি খুবই হেল্পফুল হতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  365. কন্টেন্টটি খুব‌ই গুরুত্বপূর্ণ মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুকদের জন্ন্য। অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন গায়ে সাদা এপ্রোন ও গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর। কিন্তু এই স্বপ্ন পূরণ করতে হলে কিভাবে নিজেকে তৈরি করতে হবে, কিভাবে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে, ভর্তি পরীক্ষায় কোন কোন বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে, কোন প্রশ্নে কত মার্ক, এসএসসি ও এইচএসসি থেকে কিভাবে মার্ক করা হয়, সময় কত ঘন্টা, পরিক্ষার হলে কিভাবে এমসিকিউ আসতে পারে এবং কিভাবে ভরাট করতে হবে ইত্যাদি সকল তথ্য কন্টেন্টিতে আছে। লেখককে ধন্যবাদ জানাই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার সকল তথ্য খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কন্টেন্টিতে উপস্থাপন করার জন্য। কন্টেন্টটি দ্বারা অনেকে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  366. মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা।সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল এডমিশন প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্ক হয়ে যায়। এই কনটেন্ট এ লেখক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদ্ধতির কথা উল্লেখ করেছেন । যেগুলো ফলো করলে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের অনেক উপকার হবে।লেখক যে পদ্ধতিগুলো বলেছেন যেমন- প্রশ্ন ব্যাংক সমাধান, বই দাগিয়ে পড়া, ইংরেজি, জীববিজ্ঞান,পদার্থ বিজ্ঞান, বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ এই বিষয়ক খুব ধারনা রাখা বা পড়াশোনা করা , প্রচুর মডেল টেস্ট দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করা ।পরীক্ষার হলে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়ার সাথে শান্ত ও ধীর স্থির ভাবে পরীক্ষা দেয়া এবং এমসিকিউ পূরণের পদ্ধতিগুলো সঠিক ভাবে অনুসরণ করা। যদি একজন স্টুডেন্ট এই নিয়ম গুলো ফলো করে এবং ষাট মিনিট মাথা ঠান্ডা রেখে সব উত্তর করে আসতে পারে , তাহলে নিশ্চিত ভাবে তার সফলতা আসবে । মেডিকেল ভর্তিচছুদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  367. অনেক অনেক অর্থ সম্পদের মালিক হলেই বা অতিরিক্ত মেধা থাকলেই যে ডাক্তার হওয়া যায় এমন ধারণা বর্তমান প্রেক্ষাপটে সম্পূর্ণ ভুল। সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সবার আগে প্রয়োজন দৃঢ় মনোবল। সবকিছু সামলিয়ে কিভাবে পড়লে সরকারি মেডিকেল কলেজে একটি সিট নিশ্চিত করা সম্ভব তা আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলা হয়েছে।

    Reply
  368. অনেক অনেক অর্থ সম্পদের মালিক হলেই বা অতিরিক্ত মেধা থাকলেই যে ডাক্তার হওয়া যায় এমন ধারণা বর্তমান প্রেক্ষাপটে সম্পূর্ণ ভুল। সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতে হলে সবার আগে প্রয়োজন দৃঢ় মনোবল। সবকিছু সামলিয়ে কিভাবে পড়লে সরকারি মেডিকেল কলেজে একটি সিট নিশ্চিত করা সম্ভব তা আর্টিকেলটিতে অনেক সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলা হয়েছে।

    Reply
  369. আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ
    প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জীবনে অনেক স্বপ্ন থাকে। ডাক্তার হওয়া এটাও একটি মহান স্বপ্ন। স্বপ্ন যত বড় তা বাস্তবায়ন করা ততো কঠিন হয়ে পড়ে।এই স্বপ্ন পূরণের জন্য অর্থ কিংবা ব্রিলিয়ান্ট টপার হওয়া জরুরি নয়। জরুরী হচ্ছে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তির্ণ হওয়া । আর এমনই এক মূল্যবান বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে এই আর্টিকেলে। লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  370. মেডিকেলে ভর্তিচ্ছু পরিক্ষার্থীদের জন্য আর্টিকেলটি বেশ উপকারি হবে। লেখক দারুণ কিছু ট্রিকস এন্ড টিপস শেয়ার করেছেন। চাইলে আপনারা পড়ে দেখতে পারেন।

    Reply
  371. মেডিকেলে ভর্তিচ্জছুদের জন্য কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।
    গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

    অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।

    ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি তোমাকে অনেক স্ট্রং থাকতে হবে। দেখবা পড়া আগাচ্ছে না, পরীক্ষায় নাম্বার কম আসছে। প্রিপারেশন নেয়ার টাইম কম পাচ্ছ। অন্যদিকে তোমার অনেক ফ্রেন্ডস ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোমার বাসার ছোটোরা সারাদিন টিভি ইউটিউব নিয়ে পরে আছে। তোমার ফ্যামিলিও তোমাকে ছেড়ে বাহিরে মজা করছে।

    এমনও হতে পারে যে তুমি খাবার পাচ্ছ কিনা, অসুস্থ কিনা এগুলোর খেয়াল নেয়ার কেউ নাই তোমার পাশে। তোমার চোখের সামনে দেখছ তোমার ছোটো ভাই বোন কে তোমার প্যারেন্টস আদর যত্ন করছে। তোমার যে এডমিশন এদিকে কারো মাথা ব্যাথা নেই। বরং তোমাকে সারাদিন কটু কথা শুনাচ্ছে। কথা শুনানোর বেলায় মানুষের অভাব থাকে না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন সবাই তোমার পেছনে লাগছে। আমার মনে হয় এসব এড়ানোর একটাই উপায়। সব সময় মাথায় রাখতে হবে এসবে কেবল তুমি একা ভুগছো না। তোমার সাথে,তোমার আগে এমনকি ভবিষ্যতেও এমন ভুক্তভোগী আসবে।

    Reply
  372. মেডিকেলে ভর্তিচ্জছুদের জন্য কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।
    গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, কিন্তু তাদের মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র-ছাত্রী সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

    অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।

    ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি তোমাকে অনেক স্ট্রং থাকতে হবে। দেখবা পড়া আগাচ্ছে না, পরীক্ষায় নাম্বার কম আসছে। প্রিপারেশন নেয়ার টাইম কম পাচ্ছ। অন্যদিকে তোমার অনেক ফ্রেন্ডস ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোমার বাসার ছোটোরা সারাদিন টিভি ইউটিউব নিয়ে পরে আছে। তোমার ফ্যামিলিও তোমাকে ছেড়ে বাহিরে মজা করছে।

    এমনও হতে পারে যে তুমি খাবার পাচ্ছ কিনা, অসুস্থ কিনা এগুলোর খেয়াল নেয়ার কেউ নাই তোমার পাশে। তোমার চোখের সামনে দেখছ তোমার ছোটো ভাই বোন কে তোমার প্যারেন্টস আদর যত্ন করছে। তোমার যে এডমিশন এদিকে কারো মাথা ব্যাথা নেই। বরং তোমাকে সারাদিন কটু কথা শুনাচ্ছে। কথা শুনানোর বেলায় মানুষের অভাব থাকে না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন সবাই তোমার পেছনে লাগছে। আমার মনে হয় এসব এড়ানোর একটাই উপায়। সব সময় মাথায় রাখতে হবে এসবে কেবল তুমি একা ভুগছো না। তোমার সাথে,তোমার আগে এমনকি ভবিষ্যতেও এমন ভুক্তভোগী আসবে।
    লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  373. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

    অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।

    ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি তোমাকে অনেক স্ট্রং থাকতে হবে। দেখবা পড়া আগাচ্ছে না, পরীক্ষায় নাম্বার কম আসছে। প্রিপারেশন নেয়ার টাইম কম পাচ্ছ। অন্যদিকে তোমার অনেক ফ্রেন্ডস ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোমার বাসার ছোটোরা সারাদিন টিভি ইউটিউব নিয়ে পরে আছে। তোমার ফ্যামিলিও তোমাকে ছেড়ে বাহিরে মজা করছে।

    এমনও হতে পারে যে তুমি খাবার পাচ্ছ কিনা, অসুস্থ কিনা এগুলোর খেয়াল নেয়ার কেউ নাই তোমার পাশে। তোমার চোখের সামনে দেখছ তোমার ছোটো ভাই বোন কে তোমার প্যারেন্টস আদর যত্ন করছে। তোমার যে এডমিশন এদিকে কারো মাথা ব্যাথা নেই। বরং তোমাকে সারাদিন কটু কথা শুনাচ্ছে। কথা শুনানোর বেলায় মানুষের অভাব থাকে না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন সবাই তোমার পেছনে লাগছে। আমার মনে হয় এসব এড়ানোর একটাই উপায়। সব সময় মাথায় রাখতে হবে এসবে কেবল তুমি একা ভুগছো না। তোমার সাথে,তোমার আগে এমনকি ভবিষ্যতেও এমন ভুক্তভোগী আসবে।
    লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  374. গায়ে সাদা এপ্রোন আর গলায় স্টেথোস্কোপ ঝোলানোর স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

    অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।

    ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি তোমাকে অনেক স্ট্রং থাকতে হবে। দেখবা পড়া আগাচ্ছে না, পরীক্ষায় নাম্বার কম আসছে। প্রিপারেশন নেয়ার টাইম কম পাচ্ছ। অন্যদিকে তোমার অনেক ফ্রেন্ডস ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোমার বাসার ছোটোরা সারাদিন টিভি ইউটিউব নিয়ে পরে আছে। তোমার ফ্যামিলিও তোমাকে ছেড়ে বাহিরে মজা করছে।

    এমনও হতে পারে যে তুমি খাবার পাচ্ছ কিনা, অসুস্থ কিনা এগুলোর খেয়াল নেয়ার কেউ নাই তোমার পাশে। তোমার চোখের সামনে দেখছ তোমার ছোটো ভাই বোন কে তোমার প্যারেন্টস আদর যত্ন করছে। তোমার যে এডমিশন এদিকে কারো মাথা ব্যাথা নেই। বরং তোমাকে সারাদিন কটু কথা শুনাচ্ছে। কথা শুনানোর বেলায় মানুষের অভাব থাকে না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন সবাই তোমার পেছনে লাগছে। আমার মনে হয় এসব এড়ানোর একটাই উপায়।‌
    লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  375. মেডিকেলে পড়তে হলে আপনাকে প্রথমে সোনার চামচ মুখে দিয়ে জন্ম হতে হবে! আপনার মামা-চাচাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বড় বড় পদের কর্মকর্তা হতে হবে! অনেক টাকার মালিক হতে হবে! তাহলে আপনার একটা সিট কনফার্ম! এমনটা কিন্তু কখনা না। ভুলেও এসব নিয়ে ভাববে না।

    তুমি যদি অনেক ব্রিলিয়ান্ট হও, টপার হও, মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী হও তবেই মেডিকেল এর একটা সিট তোমার জন্য কনফার্ম! এমন চিন্তাভাবনাও কিন্তু ঠিক নয়। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।

    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। আমিও খুব হেসে খেলে এক্সাম দিয়েছিলাম। এটা করতে পেরেছি কারন আমার কাছে ৩ স্তরের ব্যাক আপ প্ল্যান ছিল। একটা সু-পরিকল্পিত ব্যাকাপ প্ল্যান তোমার লাইফ সেভারের মতো কাজ করবে। সুন্দর একটা ব্যাকাপ প্ল্যান ছাড়া মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া অনেকটাই রিস্কি হয়ে যায়।

    অনেকে বলতে পার, তোমার ডাক্তারই হতে হবে। সেক্ষেত্রে ব্যাকআপ প্ল্যান কি দরকার! সেক্ষেত্রও অনেক দরকার। যখন মনের মতো একটা ব্যাক আপ প্ল্যান নিয়ে এক্সাম হলে ঢুকবা, এক্সাম পেপার হাতে পাবা, দাগাবা দেখবা অন্যদের তুলনায় তুমি কতটা নিশ্চিন্তে এক্সাম দিচ্ছ। অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী হলের প্রেসার সামলাতে পারে না। ফলে আশানুরূপ ফলাফলও পায় না।

    ফিজিকাল, মেন্টাল, ইমোশনাল ফ্যাক্ট অনেকটা কানেক্টেড। প্রিপারেশন টাইমে মেন্টালি তোমাকে অনেক স্ট্রং থাকতে হবে। দেখবা পড়া আগাচ্ছে না, পরীক্ষায় নাম্বার কম আসছে। প্রিপারেশন নেয়ার টাইম কম পাচ্ছ। অন্যদিকে তোমার অনেক ফ্রেন্ডস ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোমার বাসার ছোটোরা সারাদিন টিভি ইউটিউব নিয়ে পরে আছে। তোমার ফ্যামিলিও তোমাকে ছেড়ে বাহিরে মজা করছে।

    এমনও হতে পারে যে তুমি খাবার পাচ্ছ কিনা, অসুস্থ কিনা এগুলোর খেয়াল নেয়ার কেউ নাই তোমার পাশে। তোমার চোখের সামনে দেখছ তোমার ছোটো ভাই বোন কে তোমার প্যারেন্টস আদর যত্ন করছে। তোমার যে এডমিশন এদিকে কারো মাথা ব্যাথা নেই। বরং তোমাকে সারাদিন কটু কথা শুনাচ্ছে। কথা শুনানোর বেলায় মানুষের অভাব থাকে না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় স্বজন সবাই তোমার পেছনে লাগছে। আমার মনে হয় এসব এড়ানোর একটাই উপায়।‌
    লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  376. Success in a medical entrance exam requires a strategic and disciplined approach. By understanding the exam pattern, focusing on fundamentals, using quality study materials, and regularly practicing with mock tests and previous years’ papers, you can enhance your preparedness. Additionally, taking care of your health, seeking guidance when necessary, and maintaining a positive attitude are crucial. With dedication and consistent effort, you can significantly improve your chances of securing a place in a medical program.

    Reply
  377. বর্তমানে দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা ৩ হাজার ২১২।
    মেডিকেল এর প্রিপারেশন নেয়ার সময় এবং এক্সাম দেয়ার সময় একদম রিল্যাক্স, চিন্তামুক্তভাবে দেয়া উচিত। রেজাল্ট ভালো করার জন্য বেশি বেশি মূল বই পড়া উচিত। যারা মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা দিবেন তাদের জন্য এই আর্টিক্যাল টা খুব উপকারী। আর্টিক্যাল টা পড়লে আশা করি উপকৃত হবেন

    Reply
  378. In medical entrance exam there requires a lot of things with a very good preparation like as subject wise properly complete the lesson, revise it again and again, solve the question bank along with topic, attend regularly on class test of the referred coaching center, but who take the exam preparations by himself/herself can follow ten minute school and overall make a daily routine and follow it to complete the task in proper time. Mentally being strong and calm is also very important to give the best output in the final exam. Finally anyone should read this article to know the overview about preparation of medical exam.

    Reply
  379. মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন অনেকের কিন্তু কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ে যায়, শুধু সঠিকভাবে প্রস্তুতির অভাবে। এই কনটেন্টিতে একজন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাথীর কোন কোন বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে চর্চা করা উচিত, সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কোন কোন বিষয়ে একটু বেশি গুরুত্ব দেয়া দরকার, কীভাবে দাগিয়ে পড়া উচিত ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
    লেখককে ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কনটেন্ট বানানোর জন্য।

    Reply
  380. বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যতগুলো ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক হচ্ছে মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা। অনেক শিক্ষার্থীর মেডিকেলে পড়ার স্বপ্ন থাকলেও খুব কম ছাত্র-ছাত্রী সরকারিভাবে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। উক্ত আর্টিকেলটিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ গুলো খুব চমৎকারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং মেডিকেলে ভর্তির প্রস্তুতিসমূহও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি মেডিকেলে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply

Leave a Comment

You cannot copy content of this page