পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় কি?

Spread the love

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়- শিক্ষা নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদ বাক্য রয়েছে “শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড”। মেরুদন্ড ছাড়া একজন মানুষ যেমন চলতে পারে না, তেমনি শিক্ষা ছাড়া একটি জাতি উন্নতি করতে পারে না। যে জাতি যত শিক্ষিত, সে জাতি তত উন্নত। শিক্ষা ছাড়া উন্নয়ন আশা করা যায় না। শিক্ষিত হতে হলে অবশ্যই পড়ালেখা করতে হবে। আমরা শিক্ষিত হতে চাই, ভালো রেজাল্ট করতে চাই কিন্তু পড়াশোনা করতে তো ভালো লাগে না। পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারি না। আসুন আমরা জেনে নিব পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় কি?

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় | লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির উপায় |পড়াশোনা করার নিয়ম | লেখাপড়ায় মনোযোগী হওয়ার উপায়

ক) ইবাদাত করা
খ) লক্ষ্য স্থির করে পড়া
গ) টেবিলে বসে পড়ার অভ্যাস তৈরী করা
ঘ) বিছানায় পড়ার বদ অভ্যাস পরিহার করা
ঙ) রুটিন বা পাঠ্যসূচি তৈরী করে পড়া
চ) টার্গেট বা মিশন নিয়ে পড়া
ছ) যখন মনোযোগ বসে তখন পড়া
জ) নিয়মিত খেলাধুলা বা ব্যায়াম করা
ঝ) পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো
ঞ) রাত জেগে না পড়া
ট) ভোরে বা সকালে পড়ার অভ্যাস করা
ঠ) স্বাস্থ্যকর ও মানসম্মত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা
ড) একই সাথে একাধিক কাজ পরিহার করা
ঢ) অন্যকে শিখানো
ণ) বিরতি দিয়ে দিয়ে পড়া
ত) যে জিনিষগুলো লেখাপড়ার মনোযোগ নষ্ট করে তা চোখের সামনে না রাখা
থ) পরীক্ষায় পাশের কথা না ভেবে শেখার জন্য পড়া

ইবাদাত করা | পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়

প্রত্যেক সৃষ্টিকেই সৃষ্টি করা হয়েছে সৃষ্টিকর্তার ইবাদাত করার জন্য। তন্মধ্যে মানব এবং জ্বীন জাতিকে ইবাদাতের জন্য বিশেষভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে। ইবাদাতের জন্য এই দুই জাতিকে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। চাইলে তারা ইবাদাত করতেও পারে আবার ছেড়েও দিতে পারে। অন্য জাতিরা আপন মনেই রবের ইবাদাত করে থাকে। ইবাদাত এর মধ্যে মানব দেহের অনেক উপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে সলাত আদায়ের মাধ্যমে। রবের হুকুম পালন বা ইবাদাত এর মধ্যে কি কি উপকারিতা রয়েছে তা নিম্নরূপ-

ক) সৃষ্টিকর্তার হুকুম পালন করা হয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়।
খ) শারিরীক ব্যায়াম হয় ও মন সতেজ থাকে।
গ) মস্তিস্ক ঠান্ডা ও সুস্থ্য থাকে।
ঘ) ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
ঙ) কেউ যদি সঠিকভাবে পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করে তবে তার অতিরিক্ত ব্যায়ামের প্রয়োজন হয় না।
চ) ইবাদাত (সলাত) সময় জ্ঞান ও নিয়মানুবর্তিতা শিক্ষা দেয়।
ছ) ইবাদাত নম্রতা ও ভদ্রতা শিখায়।

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শারীরিক ও মানসিক সুস্থ্যতা। শুধুমাত্র লেখাপড়াই নয় সকল ক্ষেত্রেই সুস্থ্যতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এছাড়া সময় জ্ঞান ও নিয়মানুবর্তিতাও অনেক গুরুত্ব বহন করে থাকে। আর এ দুটি বিষয় সলাত আদায়ের মাধ্যমে খুব ভালভাবে অর্জন করা যায়। এ থেকে পরিস্কারভাবে বুঝা যায় লেখাপড়ায় মনোযোগী হওয়ার জন্য ইবাদাতের গুরুত্ব অপরিসীম।

লক্ষ্য স্থির করে পড়া | পড়াশোনা করার নিয়ম-

লক্ষ্য স্থির না থাকলে জীবনে কোন কিছুতেই সফল হওয়া যায় না। যে কোন কাজের পূর্বে লক্ষ্য স্থির করে নিলে, সে কাজে সফলতার সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে। পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার একটি কার্যকরী উপায় হলো লক্ষ্য স্থির করে পড়া।

“আজকে সারাদিন অঙ্ক করবো!” এটা বলা বেশ সোজা, এবং সারাদিন অঙ্ক বই হাতে নিয়ে ঘোরাঘুরি করে “বেশ পড়ালেখা হচ্ছে” একটা ভাবও আসে মনে, কিন্তু দিনের শেষে গিয়ে দেখা গেল কাজের কাজ আসলে কিছুই হয়নি!

“অঙ্ক করবো” এটা কি ভাল একটা লক্ষ্য হলো?

“বড় হয়ে কী হবে?”

– “বড় হবো!” এটা কি একটা উত্তর হলো? একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকতে হয়। যেমন ধরো ডাক্তার হবে। তাতেও আবার কতরকম বৈচিত্র্য। চোখের ডাক্তার, দাঁতের ডাক্তার, শল্যচিকিৎসক আরো কত কী!

সুতরাং “অঙ্ক করবো” না বলে “অমুক চ্যাপ্টারের অমুক অঙ্কগুলো করে সন্ধ্যার আগেই শেষ করবো” এমন একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করো। তাহলে দেখবে লক্ষ্যটা অনেক বেশি কাজে আসবে, এবং লক্ষ্যপূরণ না হওয়া পর্যন্ত তোমার চেয়ার থেকে উঠতেই ইচ্ছা করবে না! একটা জেদ চেপে যাবে মনে, এবং আরো বেশি করে মনোযোগ চলে আসবে ভেতর থেকে, একটা কঠিন লক্ষ্য তুমি ঠিক করেছিলে, এবং ঠিক ঠিক সেটা ছুঁয়েও ফেললে-এই আনন্দের কি কোন তুলনা হয়?

নিয়মিত খেলাধুলা বা ব্যায়াম করা | লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়

লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির জন্য শারিরীক ও মানসিকভাবে সুস্থ্য থাকা জরুরী। কেননা অসুস্থ্য হলে কোন কিছুই ভালো লাগে না। আর সুস্থ্য থাকার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো- নিয়মিত খেলাধুলা, শরীর চর্চা ও ব্যায়াম করা। এগুলোর মাধ্যমে শারিরীক ও মানসিকভাবে সুস্থ্য থাকা সহজ হয়ে যায়। বিধায় সুস্থ্যতা ও লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত ব্যায়াম ও খেলাধুলা করুন।

CV লেখার নিয়ম | চাকরির জন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে নিন

চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর

পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো | পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়-

ঘুম মহান আল্লহ্ তা’আলার এক অশেষ নি’আমাত। ঘুমকে মহান আল্লহর অশেষ নি’আমাত বলার কারণ হলো- পর্যাপ্ত পরিমানে না ঘুমালে শুধু লেখাপড়াই নয়, অন্যান্য কাজেরও ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। যারা পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাতে পারেন না অথবা ঔষধ সেবন করে যাদের ঘুমাতে হয় তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলে সহজেই বুঝা যায়, ঘুম কত বড় নি’আমাত ! শরীরকে সুস্থ্য রাখতে এবং লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

বিছানায় পড়ার বদ অভ্যাস পরিহার করা | পড়াশোনা করার নিয়ম

আমরা অনেকেই বিছানায় শুয়ে শুয়ে বা বসে লেখাপড়া করি। এটা করা একদমই উচিৎ নয়। কেননা বিছানায় শুয়ে থেকে পড়ার কারণে অনেক সময় ঘুম এসে যায়। যা পড়ার মনোযোগকে নষ্ট করে দেয় এবং অনেক সময় ঘুমানোর কারণে পড়াই বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য বিছানায় শুয়ে বা বসে পড়ার বদ অভ্যাস অবশ্যই পরিহার করতে হবে।

রাত জেগে না পড়া | পড়াশোনা করার নিয়ম-

আমাদের প্রায় সকলের মধ্যেই একটি বদ অভ্যাসের প্রবণতা রয়েছে। তাহলো রাত জেগে লেখাপড়া করা। বিশেষ করে পরীক্ষার সময় তো কথাই নেই। রাত জেগে পড়ালেখা করার বদ অভ্যাসটি ত্যাগ করতে হবে। সকাল সকাল ঘুমাতে হবে এবং সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে হবে। এখানে ছেলেবেলার ইংরেজি পাঠ্য পুস্তকের দুটি লাইন না বললেই নয়। লাইন দুটি লিখেছিলেন আমেরিকান লেখক জেমস থার্বার। লাইন দুটি হলো-

”Early to bed and early to rise
Makes a man, healthy, wealthy and wise”

রাত জেগে পড়াশুনা করলে আসলে কোন লাভ হয় না। কারণ ঘুম চোখে পড়ালেখায় মনোযোগ থাকে না। শুধু শুধু রাত জাগা হয় আসলে কাজের কাজ কিছুই হয় না। এজন্য এ বদ অভ্যাসটি ত্যাগ করতে হবে।

ভোরে বা সকালে পড়ার অভ্যাস করা | লেখাপড়ায় মনোযোগী হওয়ার উপায়-

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য ভোরে বা সকালে পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এখানেও সেই বিখ্যাত কবিতার লাইন দুটিকে মনে করিয়ে দেয়। আপনি যদি রাত ১০টার পূর্বে বা মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েন তাহলে ফজর পর্যন্ত পরিপূর্ণ বা পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো যায়। এবার ভোরে ঘুম থেকে উঠে ফজরের সলাত আদায় করে পড়তে বসুন, দেখবেন পরিবেশটাই অন্যরকম। সকালে বা ভোরে ঘুম থেকে উঠার উপকারিতা-

ক) প্রথমত দিনের শুরুতে মহান আল্লহ্ তা’আলার হুকুম ফজরের সলাত আদায় করা হবে।
খ) ভোরে শরীর, মন দুটিই সতেজ থাকে। শরীরে কোন প্রকার ক্লান্তি থাকে না।
গ) সকালের আবহাওয়া শারীরিক ও মানসিক সুস্থ্যতায় কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
ঘ) পরিবেশ শীতল, শান্ত ও আরামদায়ক থাকে যা লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
ঙ) কোলাহল বা শব্দ দূষণ থাকে না।
চ) অন্য কাজের চাপ থাকে না।
ছ) সকালে পরিবেশ অনুকূলে থাকায় লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধি পায় এবং তা খুব সহজেই মস্তিস্কে প্রবেশ করতে পারে।
জ) অন্য সময়ে যে পড়া সম্পন্ন করতে ২ ঘন্টা সময় লাগে ভোর বেলায় তা সম্পন্ন করতে ১ ঘন্টা সময় লাগবে।
ঝ) সকালের মিষ্টি রোদ থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায় যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

স্বাস্থ্যকর ও মানসম্মত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা | পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়

শারীরিক সুস্থ্যতা ও মস্তিস্কের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটাতে স্বাস্থ্যকর, মানসম্মত ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। শুধু তাই নয় সময়মত এবং নিয়ম মেনে খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। কেননা পুষ্টিহীনতা মস্তিস্কের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটাতে বাঁধা সৃষ্টি করে। আর মস্তিস্ক বিকশিত না হলে পড়ালেখায় মনোযোগ থাকে না। বিধায় সময়মত ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

বিরতি দিয়ে দিয়ে পড়া | পড়াশোনা করার নিয়ম-

যে কোন কাজ একটানা বা ঘন্টার পর ঘন্টা একভাবে করতে ভালো লাগে না। অনেক সময় ধরে একটি কাজ করতে থাকলে আস্তে আস্তে তা একঘেয়েমী হয়ে যায়। এজন্য যে কোন কাজ করার সময় মাঝে মাঝে, ছোট ছোট বিরতি দিয়ে করা উচিৎ। বিরতির সময় কর্মস্থল থেকে উঠে একটু হাটা-চলা করা, ক্ষুধা লাগলে পুষ্টিকর কিছু খাওয়া ইত্যাদি। এতে করে শরীরে এনার্জি ফিরে আসবে, একঘেয়েমী দূর হবে এবং কাজে মনোযোগ আসবে। পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে।

লেখাপড়ার মনোযোগ নষ্ট করে এমন কিছু চোখের সামনে না রাখা-

লেখাপড়ায় মনোযোগ নষ্ট করে এমন কিছু হাতের কাছে বা চোখের সামনে না রাখার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। লেখাপড়ার পরিবেশকে এমনভাবে তৈরী করা, যাতে করে অন্য কোন কিছু লেখাপড়ার মনোযোগকে নষ্ট করতে না পারে। পড়ার রুমে বা টেবিলে লেখাপড়ার সরঞ্জাম ছাড়া অন্য কিছু রাখা উচিৎ নয়। যেমন-

ক) মোবাইল (ফেসবুক, ইউটিউব, ম্যাসেঞ্জার), টেলিভিশন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ ইত্যাদি।
খ) খেলাধুলার সরঞ্জাম
গ) গেমস খেলার সরঞ্জাম
ঘ) গল্পের বই, উপন্যাস, কবিতার বই ইত্যাদি।
ঙ) পড়ার রুম আলাদা করা। যেখানে অন্য কারো প্রবেশ থাকবে না।

বর্তমান সময়ে পড়ালেখায় মনোযোগ নষ্ট করার সবচেয়ে বড় ক্ষেত্র হলো মোবাইল। মোবাইলে সময় নষ্ট করার মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ইউটিউব, গেমস্ ইত্যাদি। এখন প্রায় সকলের হাতে হাতে স্মার্টফোন। আর স্মার্টফোন মানেই ফেসবুক, ইউটিউব, ম্যাসেঞ্জার ইত্যাদি। বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করে তাদের বেশিরভাগই ফেসবুকে আসক্ত। স্কুল/কলেজের টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে মোবাইলে এমবি কিনে ফেসবুক চালায়। ফেসবুক চালাতে না পারলে যেন পেটের ভাতই হজম হয় না।

কিছুদিন আগে আমাদের দেশে দুই দিন বা কমবেশী সময় ফেসবুক বন্ধ ছিল। এতে ছাত্র-ছাত্রীরা বেশী বিপাকে পড়েছিল। মনে হচ্ছিল ফেসবুক ছাড়া তারা চলতেই পারবে না।

পড়ার সময় মোবাইল হাতের কাছে থাকলে একটু সময় পরপরই নোটিফিকেশন চেক করতে ইচ্ছা জাগে, ফেসবুকে ঢুকে বিভিন্ন ধরণের ভিডিও বা পোষ্ট দেখতে ইচ্ছা জাগে ইত্যাদি। এক কথায় একবার ইউটিউব বা ফেসবুকে ঢুকলেই সব শেষ। এজন্য মোবাইল সহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি পড়ার টেবিল থেকে দূরে রাখতে হবে। যেগুলো লেখাপড়ার মনোযোগ নষ্ট করে।

পরিবেশটাকে এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন আমি আর পড়ার সরঞ্জামাদি ছাড়া কিছুই নেই।

অন্যকে শিখানো | পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়-

জ্ঞান বা শিক্ষা এমন একটি জিনিষ যা বিতরণ করলে বৃদ্ধি পায়। এজন্য যা শিখেছি তা অন্যদেরকে শিখাতে হবে। তাহলে আপনা আপনি জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া অন্যকে শিখাতে গেলে তো নিজেকেও শিখতে হবে। আর নিজেকে শিখতে হলে বেশী বেশী পড়তে হবে। এই অভ্যাসটি পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় এর মধ্যে অন্যতম। বিধায় অন্যকে শিখানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

পরীক্ষায় পাশের কথা না ভেবে শেখার জন্য পড়া

একই সাথে একাধিক কাজ পরিহার করা-

আমরা একই সাথে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করে থাকি। একটি কাজের মাঝে অন্য আরেকটি কাজ করা যায় ঠিকই, কিন্তু কোনটিই সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় না। কারণ মানুষ একই সময়ে একই সাথে বিভিন্ন কাজ করতে পারে না।

35 thoughts on “পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় কি?”

  1. একটি জাতির জন্য শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। কারন শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষা ছাড়া একটি জাতি উন্নতি করতে পারে না। যে জাতি যত শিক্ষিত, সে জাতি তত উন্নত। শিক্ষা ছাড়া উন্নয়ন আশা করা যায় না। শিক্ষিত হতে হলে অবশ্যই পড়ালেখা করতে হবে। এই কনটেন্টটিতে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় ও মনোযোগ বৃদ্ধির উপায় সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  2. উক্ত কন্টেন্ট এ পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় বর্ননা করা হয়েছে। ইবাদত করা,লক্ষ্য স্থির করে পড়া,পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো,টার্গেট বা মিশন নিয়ে পড়া আরো ইত্যাদি বিষয় মেনে চললে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়।

    Reply
  3. শিক্ষা ই জাতির মেরুদণ্ড । লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় শেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় বর্ণনা করার জন্য ।

    Reply
  4. ”মন বসে না আমার পড়ার টেবিলে”এমতাবস্থায় কি করনীয়,পড়তে তো হবেই। জীবনে সফলতা পেতে হলে পড়ালেখার বিকল্প আর নেই।এই কনটেন্টে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার কতিপয় উপায় তুলে ধরা হয়েছে।এক আল্লাহর ইবাদত, সময়ের উত্তম ব্যবহার ,লক্ষ্য স্থির করা এছাড়াও অন্যান্য কৌশল গুলো মেনে চললে সহজেই পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়।

    Reply
  5. পড়ালেখা জীবনের জন্য খুবই প্রয়োজন। এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে লেখক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন পড়ালেখায় মনোযোগী কিভাবে হতে হয়।

    Reply
  6. জীবনে পড়ালেখার গুরুত্ব অনেক। কিন্তু বর্তমান সময়ে আধুনিকতার ছোঁয়া পাওয়ার পর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে পড়াশোনা করার অনীহা চলে এসেছে। পড়ার টেবিলে বসলে কেউ বেশিক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। উক্ত আর্টিকেলটিতে অনেকগুলো কার্যকরী টিপস দেয়া হয়েছে যেগুলো শিক্ষার্থীদের মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করতে সাহায্য করবে।

    Reply
  7. পড়ালেখায় মনোযোগী ‌ হবার বিভিন্ন কৌশল সম্পর্কে এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।আশা করি সবাই উপকৃত হবেন।

    Reply
  8. বর্তমান প্রজন্মের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরই সাধারণ দাবি তাদের পড়াশোনায় মন বসে না।এক্ষেত্রে দায়ী নানবিধ কারণ যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে তার প্রতিকারও।পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দারুণ দারুণ সব কৌশল ও কার্যকরী উপদেশ দিয়ে সাজানো এই কন্টেন্ট।এমন সময়োপযোগী বিষয় তুলে ধরার জন্য লেখককে সাধুবাদ।

    Reply
  9. দেশকে উন্নত করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো শিক্ষ।কিন্তু বর্তমানে মোবাইল ইন্টারনেটের কারনে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই হয়ে পরেছে শিক্ষা বিমূখী ও অমনযোগি। এই পড়ালেখার প্রতি অনিহা যুক্ত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা মূখী কারার জন্য। এই কনন্টেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ একটি শিক্ষার্থী কিভাবে পড়ালেখায় করে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে তা অত্যন্ত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  10. পড়ালেখার গুরুত্ব অপরিসীম। জ্ঞান হলো শক্তি।কিন্তু বর্তমান প্রযুক্তির জগতে আমরা পড়াশোনা থেকে একটু একটু করে দূরে চলে যাচ্ছি। পড়াশোনায় মন বসানো কঠিন হয়ে পড়ছে।উক্ত আর্টিকেলটিতে অনেকগুলো কার্যকরী টিপস দেয়া হয়েছে যেগুলো মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করতে সাহায্য করবে। ইসলামের আলোকে বেশ কিছু কৌশল এখানে আলোকপাত করা হয়েছে, যা একটু কষ্ট করে মেনে চললে আমরা সত্যিই খুব উপকৃত হব।

    Reply
  11. শিক্ষার্থীদের জন্য পড়ালেখা অনস্বীকার্য শব্দ।কিন্তু আপনি সারাদিন পড়ালেখা করেন কিন্তু মনযোগ দিয়ে না পরেন তাহলে তা আয়ত্ব হবে না।কিভাবে আপনি মনযোগী হবেন অত্যন্ত সুন্দর ও বিশদভাবে লেখক বর্নণা করেছেন

    Reply
  12. ছাত্রজীবনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কিছু কারণে পড়ালেখার প্রতি অনীহা ও অমনোযোগিতা দেখা যায়। যেমন-পড়তে ইচ্ছে না করা, পড়লেও মনে না থাকা, কিছুদিন পর পড়ালেখার আগ্রহ ধরে রাখতে না পারা, পড়ার টেবিলে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা, পড়তে বসলে ঘুম আসে, পড়ার সময় মোবাইল ফোন ব্যবহারের আসক্তি, পরীক্ষা চলে আসার ভীতি, পড়া শেষ করতে না পারার টেনশন, ব্যাপক চেষ্টার পরেও পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট করতে না পারা ইত্যাদি। এই কনটেন্টটিতে এসব প্রতিবন্ধকতা পিছনে ফেলে কীভাবে পড়ালেখায় আগ্রহী ও মনোযোগী হওয়া যায় এর কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ জানাই উপকারী কনটেন্টটি সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  13. ইবাদতের মধ্যে দিয়ে নিজের লক্ষ স্হির রেখে,লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে। আর মনোযোগী হতে হলে যে বিষয়গুলো খেয়াল রেখে পড়ালিখা করা দরকার তা এই কনটেন্টটিতে সুন্দর করে উপস্হাপন করেছে যা অনেকের উপকার হবে।

    Reply
  14. পড়ালেখার গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমান প্রযুক্তির জগতে আমরা পড়াশোনা থেকে একটু একটু করে দূরে চলে যাচ্ছি।
    এই কনটেন্টে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার,
    গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান ও উপায় তুলে ধরা হয়েছে। যেমন: এক আল্লাহর ইবাদত, সময়ের উত্তম ব্যবহার ,লক্ষ্য স্থির করা এছাড়াও অন্যান্য কৌশল গুলো মেনে চললে সহজেই পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়।
    তাই এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে, শিক্ষার্থীদের জন্য পড়ালেখার বিষয়গুলো উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  15. আসসালামু আলাইকুম, পড়ালেখা জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। আল্লাহ তায়ালা মানুষকে কি এমনিতে সৃষ্টি করেছেন বা দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন, আরএখানেই কি শেষ, না তিনি পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছেন যে আমাদের মধ্যে কে বেশি কর্মে উত্তম। আর দুনিয়া ও আমিরাতে সফল হতে হলে ইলম বা জ্ঞান অর্জন করতে হবে, আর এতে পড়ালেখার গুরুত্ব অপরিসীম। নিচের আর্টিকেল এ পড়ালেখার প্রতিবন্ধকতা ও কিভাবে পড়ালেখায় মনযোগী ও আগ্রহী হওয়া যায় তার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস ও উপায় অত্যন্ত সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে যাহা অনুসরণ করলে আমাদের অনেকেরই উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। আপনারা বিস্তারিত জানতে নিচের দেওয়া লিংকে পড়ুন ⤵️

    Reply
  16. বর্তমানে অধিকাংশ শিক্ষার্থীরই দাবি তাদের পড়াশোনায় মন বসে না।এজন্য দায়ী নানা কারণ যেমন রয়েছে তেমন রয়েছে তার প্রতিকারও।পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার নানা উপায় কনটেন্টটিতে লেখক তুলে ধরেছে যেমন ইবাদাত করা,লক্ষ্য স্থির করে পড়া, টার্গেট বা মিশন নিয়ে পড়া,ভোরে বা সকালে পড়ার অভ্যাস করা,স্বাস্থ্যকর ও মানসম্মত খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি ।এমন সময়োপযোগী বিষয় তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ ।

    Reply
  17. বিখ্যাত মনিষী নেপোলিয়ন বলেছিলেনঃ
    “আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও,
    আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দিবো।”
    শিক্ষিত জাতি গড়ে তোলার জন্য পড়াশোনার কোন বিকল্প নেই। আর তা যদি উক্ত আর্টিকেলে বর্ণিত বিষয়াবলির আলোকে কার্যকর করা যায় তাহলে একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় মনোযোগ আনতে সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ। আর্টিকেলটিতে অত্যন্ত চমৎকারভাবে পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধির কার্যকরী কিছু উপায় এবং কর্মপন্থা আলোকপাত করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    লেখককে অসংখ্য জাযাকাল্লাহু খইরন সময়োপযোগী আর্টিকেল তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  18. “শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড”। মেরুদন্ড ছাড়া একজন মানুষ যেমন চলতে পারে না, তেমনি শিক্ষা ছাড়া একটি জাতি উন্নতি করতে পারে না। যে জাতি যত শিক্ষিত, সে জাতি তত উন্নত।আর তাই
    পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য বেশ কিছু উপায় আছে যা এই কন্টেন্ট এ সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  19. জ্ঞান হলো শক্তি যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত। একটি জাতির জন্য শিক্ষিত হওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে আমরা পড়াশোনা থেকে অনেক দূরে চলে যাচ্ছি বর্তমানে অধিকাংশ শিক্ষার্থী বলে মন বসে না পড়ার টেবিলে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য বেশ কিছু উপায় রয়েছে এই কন্টেনে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে কনটেন্টি লেখার জন্য

    Reply
  20. In the present era, there is no alternative to blending study with the pace of time. It’s highly essential to be attentive in studies for acquiring education compatible with the mindset. This content highlights how to stay focused on studies, covering aspects such as practicing devotion, scheduling study time wisely, studying attentively, setting targets, engaging in regular physical exercise and sports, maintaining a healthy lifestyle with adequate sleep and nutrition, and more. These topics are crucial for students to excel in their academic pursuits.
    This content is immensely valuable and beneficial for students aiming to be attentive in their studies.

    Reply
  21. পড়ালেখা জীবনের জন্য খুবই প্রয়োজন। এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে লেখক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন পড়ালেখায় মনোযোগী কিভাবে হতে হয়।কেননা পড়ালেখা ছাড়া শিক্ষিত হয়া যায় না।

    Reply
  22. শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। একটি জাতিকে শিক্ষিত হতে হলে অবশ্যই পড়াশোনার বিকল্প কিছু নেই। কিন্তু পড়ালেখা করতে তো ভালো লাগে না।তবে উক্ত কন্টেন্ট এ পড়াশোনায় কিভাবে মনোযোগী হওয়া যায়, কিভাবে মনোযোগ বৃদ্ধি করা যায় এর বিভিন্ন কৌশল বা উপায় সুন্দরভাবে লেখক উপস্থাপন করেছে। ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।

    Reply
  23. শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড ,তাই একটি জাতির জন্য শিক্ষা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি উন্নতির স্বর্ণ শিখরে পৌঁছাতে পারেনা ।তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া ।পৃথিবীতে যত বড় বড় জাতি উন্নতি করেছে তার পিছনে আছে তাদের সুশিক্ষার অবদান ।বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার প্রতি যে অনীহা তা কাটিয়ে উঠে পড়ালেখায় আরো মনোযোগী হওয়ার জন্য এখানে বিস্তারিতভাবে, সুন্দর করে আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনার প্রতিটি বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ, বিষয়গুলো মেনে চললে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী অনেক ভালো রেজাল্ট করতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  24. শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। পড়াশোনার মাধ্যমে মানুষ শিক্ষার সর্বোচ্চ স্থানে পৌঁছাতে পারে। আমরা সবাই পড়াশোনায় ভালো করতে চাইলেও পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারি না।বর্তমানে আধুনিকতার যুগে এটি একটি ব্যাপক সমস্যা। তবে কিছু দিক অনুসরণ করলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। লেখক এই কনটেন্টটিতে সেই দিকগুলোই খুব সুন্দর ও বিস্তর ভাবে আলোচনা করেছেন।পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার জন্য কি কি করতে হবে এবং কি কি পরিহার করতে হবে সব বিষয়গুলো এ কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে। তাই বর্তমান সময়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এ কনটেন্টটি খুবই উপকারী বলে আমি মনে করি।

    Reply
  25. একটি দেশ, একটি জাতির অগ্রগতির মূল চালিকা শক্তি হলো শিক্ষা। এই বিবেচনায় বলা হয়, “শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড”।শিক্ষাহীন মানুষ পশুর সমান। জীবনে বেঁচে থাকতে হলে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। অনেকসময় আমরা বিভিন্ন কারনে হতাশা,দুশ্চিন্তা, ইত্যাদি কারনে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারি না। তাই মনোযোগী হওয়ার জন্য কিছু কৌশল বা উপায় অবলম্বন করতে হবে। কৌশল বা উপায় গুলো সন্দরভাবে লেখক আলোচনা করেছেন।ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি তুলে ধরার জন্য

    Reply
  26. শিক্ষা ছাড়া উন্নয়ন আশা করা যায় না।আমরা শিক্ষিত হতে চাই, ভালো রেজাল্ট করতে চাই কিন্তু পড়াশোনা করতে ভালো লাগে না। পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারি না। কিভাবে আমরা পড়ালেখায় মনোযোগী হতে পারবো এই বিষয়টি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এই লেখা টিতে।আশা করছি লেখাটি পড়ে সকল শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবে।

    Reply
  27. শিক্ষা একটি জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষিত হতে হলে পড়াশোনার বিকল্প নেই, যদিও অনেক সময় পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হতে পারে। মনোযোগ বাড়ানোর কিছু কৌশল হলো: সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম, নির্দিষ্ট ও শান্ত পরিবেশে পড়াশোনা, ছোট বিরতি নেওয়া, লক্ষ্য নির্ধারণ, সক্রিয় পড়াশোনা পদ্ধতি ব্যবহার এবং আত্ম-প্রণোদনা। এই উপায়গুলো পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধিতে সহায়ক। ধন্যবাদ লেখককে এই বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  28. পড়ালেখায় মনোযোগ বাড়ানো বর্তমান সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। পড়ালেখায় মনোযোগ দিলে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর রেজাল্টও খুব ভালো হবে সেই সাথে তাদের সুদূর ভবিষ্যৎ উজ্জল হবে।

    Reply
  29. কন্টেন্টটিতে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়গুলো বর্ননা করা হয়েছে। ইবাদতের ম্যাধ্যমে,লক্ষ্য স্থির করে,পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো,টার্গেট বা মিশন নিয়ে পড়াশুনা করলে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়। এটি পড়ে আমি উপকৃত হলাম। লেখককে অসংধ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  30. মাশাআল্লাহ খুবই দারুণ একটি কনটেন্ট। কনটেন্ট টি পড়ে অনেক বেশি ভালো লাগলো।আমাদের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ পড়ালেখা। একজন শিক্ষিত মানুষকে আমাদের আজকের সমাজ অনেক বেশি মূল্য দেয়। জ্ঞান অর্জন করার জন্য আমাদের উচিত অনেক পরিশ্রম এর সথে পড়ালেখা করা। আমরা কিছু সহজ ও প্রকৃত কৌশল ব্যবহার করে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই অনেক কিছু শিখতে পারব তার জন্য দরকার কিছু উপায় অনুসরণ করা । যেমন, লক্ষ্য স্থির করে পড়া, পড়ার জন্য আলাদা রুম তৈরি করা, পড়ার মনোযোগ নষ্ট করে এমন কোনো জিনিস রুম এ না রাখা ( মোবাইল , কম্পিউটার, টিভি) ইত্যাদি এবং ইসলামিক সময় অনুযায়ী রাত জেগে পড়ালেখা না করে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া উচিৎ কারণ সকাল সকাল উঠে আমাদের ফজর এর নামাজ আদায় করা উচিত।

    Reply
  31. একজন শিক্ষিত জাতি গড়তে অন্যতম হাতিয়ার শিক্ষা এবং পর্যাপ্ত পরিশ্রম।
    শিক্ষা শব্দটি শুনে স্বাভাবিক মনে হলেও মানুষ তার জীবনের অর্ধেক সময় এই শিক্ষার পিছনে ব্যয় করে। প্রত্যেকের জীবনে স্বপ্ন থেকে ভালোভাবে পড়ালেখা করে জীবনে কোন ভালো পেশায় নিজেকে নিযুক্ত করা। এইজন্য উচিত মনোযোগ দিয়ে পড়ালেখা করা। পড়ালেখা মনোযোগ বসানোর জন্য আমাদের ইবাদত করা প্রয়োজন।আবার কিছু কৌশল ব্যবহার করা। যেমন বিছানায় পড়ার বদ অভ্যাস পরিহার করা,রুটিন অনুযায়ী পড়া, রাত না জেগে পরে সকাল থেকেই পড়া শুরু করা কারণ রাত জাগলে আমাদের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি আছে। আরো পড়ার মাঝখানে মোবাইল ফোন পরিহার করা। এতে আমাদের পড়ার মনোযোগ বসবে ও তাড়াতাড়ি পড়া শেষ ও হয়ে যাবে।

    Reply
  32. জীবনে সফলতা পেতে হলে পড়ালেখার বিকল্প আর নেই। কিন্তু বর্তমান সময়ে আধুনিকতার ছোঁয়া পাওয়ার পর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে পড়াশোনা করার অনীহা চলে এসেছে। পড়ার টেবিলে বসলে কেউ বেশিক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দারুণ দারুণ সব কৌশল ও কার্যকরী উপদেশ দিয়ে সাজানো এই কন্টেন্ট। ইসলামের আলোকে বেশ কিছু কৌশল এখানে আলোকপাত করা হয়েছে, যা একটু কষ্ট করে মেনে চললে আমরা সত্যিই খুব উপকৃত হব। নিচের আর্টিকেল এ পড়ালেখার প্রতিবন্ধকতা ও কিভাবে পড়ালেখায় মনযোগী ও আগ্রহী হওয়া যায় তার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস ও উপায় অত্যন্ত সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে আমাদের অনেকেরই উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। বিস্তারিত জানতে নিচের দেওয়া লিংকে পড়ুন ⤵️

    Reply
  33. শিক্ষার্থীদের জন্য পড়ালেখা অনস্বীকার্য শব্দ।কিন্তু আপনি সারাদিন পড়ালেখা করেন কিন্তু মনযোগ দিয়ে না পরেন তাহলে তা আয়ত্ব হবে না।কিভাবে আপনি মনযোগী হবেন অত্যন্ত সুন্দর ও বিশদভাবে লেখক বর্নণা করেছেন

    Reply
  34. শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষা ছাড়া একজন জাতি উন্নতি করতে পারে না। শিক্ষা অর্জন করতে হলে মনোযোগ দিয়ে পড়ালেখা করতে হবে।কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় আমাদের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীদের পড়ালেখায় মনোযোগ থাকে না। পড়ালেখায় কিভাবে মনোযোগ ধরে রাখা যায় তার কিছু টিপস করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে।

    Reply
  35. জীবনে সফলতা পেতে হলে পড়ালেখার বিকল্প আর নেই। কিন্তু বর্তমান সময়ে আধুনিকতার ছোঁয়া পাওয়ার পর ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে পড়াশোনা করার অনীহা চলে এসেছে। পড়ার টেবিলে বসলে কেউ বেশিক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দারুণ সব কৌশল ও কার্যকরী উপদেশ দিয়ে সাজানো এই কন্টেন্ট। ইসলামের আলোকে বেশ কিছু কৌশল এখানে আলোকপাত করা হয়েছে, যা একটু কষ্ট করে মেনে চললে আমরা সত্যিই খুব উপকৃত হব।লেখক এখানে খুব সুন্দর করে লেখাপড়ার প্রতিবন্দকতা ছাড়িয়ে কিভাবে ভালো করা যার তা উল্লেখ করেছেন।এখানে আরোও লেখাপড়ায় মনযোগী ও কীভাবে আগ্রহী হওয়া যায় তার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস ও উপায় অত্যন্ত সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply

Leave a Comment

You cannot copy content of this page