এখনকার আধুনিকতার যুগে প্রতিযোগিতামূলক কাজে অতিরিক্ত স্কিল বা দক্ষতা থাকা আপনার ক্যারিয়ার বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এমন অনেক গুণ রয়েছে যা সর্বজনীনভাবে নিয়োগকর্তারা চাকরিপ্রার্থীদের থেকে নির্বিশেষে পছন্দ করেন।
এ কারণে আপনার স্কিলসমূহকে আরোও অনেক বেশি গ্রো করতে হবে। তা না হলে এই প্রতিযোগিতায় আপনি অনেক পিছিয়ে থাকবেন। আপনার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হচ্ছে আপনার চাকুরী। এ যুগে চাকুরী পাওয়া অনেক টা আলাদীনের চেরাগের মত।আপনার নিজের যোগ্যতাকে এমনভাবে ডেভলপ করতে হবে যে, আপনার নিজেরই নিজের প্রতি কনফিডেন্ট থাকবে। তবে এমন স্কিল গ্রো করা প্রয়োজন যা এক ইন্ডাস্ট্রি থেকে অন্য ইন্ডাস্ট্রিতে স্থানান্তর করা যায়। এটি আপনাকে শক্তিশালী জীবনবৃত্তান্ত তৈরি করতে এবং কর্মক্ষেত্রে ভাল পারফর্ম করার সময় অবাধে আপনার কাজের বিকল্প খুঁজতে বা উন্নতিতে কাজে দিবে।
আমরা আজকের আর্টিকেলে এমনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কিল নিয়ে আলোচনা করবো। তার আগে আমাদের কিছু বিষয় জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- চাকুরির দক্ষতা কি
- ভালো চাকুরী করতে চায়, কিন্তু কিভাবে
- কর্পোরেট জবেও কি প্রয়োজন
১ম: চাকুরির দক্ষতা কি :
দক্ষতা হলো এমন একটা বিষয় যা আপনার স্কিল, অর্জন, গুণগুলো বিকশিত করে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সফট স্কিল ভালো চাকরি দক্ষতা হিসাবে বিবেচ্য কারণ সেগুলি প্রোডাক্টিভ কাজের অভ্যাস এবং সহকর্মী ও ক্লায়েন্টদের প্রতি আপনার মনোভাবের সাথে সম্পর্কিত।
২য়: ভালো চাকুরী করতে চায়, কিন্তু কিভাবে :
ভালো চাকুরী করতে হলে অবশ্য আপনাকে এবং আপনার স্কিল গুলোকে গ্রো করতে হবে। কেননা এখন কর্মক্ষেত্র এবং নিয়োগকর্তারা অনেক বেশি সক্রিয়। অবশ্যই তাদের ডিমান্ড অনুযায়ী আপনার নিজেকে তৈরি করতে হবে। সকল প্রার্থী ভালো চাকরি চাই কিন্তু কীভাবে সেই দক্ষতা অর্জন করবে তা অনেকে জানে না। কর্পোরেটভিত্তিক কিছু দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ কারণ তা নতুন সিস্টেমে ক্যারিয়ারে অগ্রসর হতে বা চাকরি পরিবর্তন করতে সহায়তা করে। ভালো চাকুরির জন্য আপনার স্কিল গুলোর পাশাপাশি অবশ্যই সফ্ট স্কিল থাকতে হবে।
৩য়: কর্পোরেট জবেও কি প্রয়োজন :
জি অবশ্যই কর্পোরেট জবেও এগুলো প্রয়োজন। আপনি যে-ধরনের জব করেন না কেন এগুলো প্রয়োজন। আপনার সিভিতে যে দক্ষতাগুলি রয়েছে তা সম্ভবত নিয়োগকর্তারা তাদের প্রার্থীদের খোঁজার সময় যা উল্লেখ করে। আপনি কর্পোরেটে যে সেক্টর এবং পেশায় কাজ করতে চান তার উপর নির্ভর করে, কাজটি করার জন্য আরও কিছু নির্দিষ্ট দক্ষতা, ক্ষমতা এবং জ্ঞানের প্রয়োজন হয়।
সেরা ৫ টি স্কিল
নিচে টপ ৫ টি স্কিল নিয়ে আলোচনা করা হল :
- শিক্ষাগত যোগ্যতা
- স্কিল সমূহ
- কৌশল
- অভিজ্ঞতা
- রিসার্চ
শিক্ষাগত যোগ্যতা :
চাকুরির জন্য আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে। কেননা ভালো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে ভালো একটা রেজাল্ট প্রতিটা কর্মস্থানের কমন চাহিদা। যে কোনো কর্পোরেট বলুন আর অন্যান্য চাকুরী, সে সরকারি বা বেসরকারি যেকোনো কর্মস্থানের মূখ্য বা প্রধান চাহিদা থাকে উন্মত বিষয়ে ভালো রেজাল্ট ধারী ডিগ্রি। অবশ্যই ভালো উন্নত মানের চাকুরির জন্য আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে।
স্কিলসমূহ:
আপনার স্কিলসমূহই আপনার যোগ্যতা গুলো প্রকাশ করে। এ যুগে যার যত বেশি স্কিল আছে সে ততটাই বেশি এগিয়ে আছে। যুগ পরিবর্তনের সাথে সাথে সব কিছুরই পরিবর্তন ঘটেছে। এখন মানুষ কর্পোরেট ক্ষেত্রে অনেক বেশি এগিয়ে। প্রতিটা কর্মক্ষেত্রের নিয়োগকর্তারা আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আপনার স্কিল গুলো দেখে। ভালো চাকুরির জন্য স্কিলসমূহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ম্যানেজার এবং সহকর্মীদের সাথে সুস্পষ্ট গোল সেট করে যোগাযোগ করতে পারা আপনাকে যেকোনো ক্ষেত্রে সফল হতে সাহায্য করবে। কোম্পানির কাজের ধরন এবং তাদের কর্মীরা দূরবর্তী অবস্থানে থেকেও যোগাযোগের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারে কিনা সেটা অনেক এগিয়ে দেয়। একটি নতুন কাজের পরিবেশে আপনার যোগাযোগ দক্ষতা আপনাকে অন্যদের পছন্দনীয় হয়ে উঠতেও সহায়তা করে। সেই সাথে ইংরেজির ভাষার দক্ষতাও নিশ্চিত করতে হবে।
কৌশল :
কর্মক্ষেত্রে নিজের উন্নতির জন্য আপনাকে কৌশল জানতে হবে। নলেজগুলো ডেভলপ করে নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করে এগিয়ে যেতে হবে। যে কর্মক্ষেত্রে আপনি আছেন সেটির উন্নয়নের সাথে সাথে তাহলে আপনার ও পদোন্নতি নির্ধারন হবে। কারণ এখন জব সেক্টর গুলো অনেক এগিয়ে। তারা আপনাকে অনেক ভাবে অবজার্ভ করবেন। কৌশল জানা না থাকলে পিছিয়ে থাকবেন।সৃজনশীলতার সাথে সমস্যা সমাধান বলতে জটিল সমস্যাগুলির অপ্রচলিত বা নতুন কোন সমাধান বের করা বুঝায়। ক্রিয়েটিভলি সমস্যা সমাধান দক্ষতা যেকোন কোম্পানীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসাবে বিবেচ্য। সমস্যার প্রতি সৃজনশীল দৃষ্টিভঙ্গি এমন একটি দক্ষতা যা আপনাকে প্রায় যেকোনো কর্মক্ষেত্রের একটি অপরিহার্য অংশ করে তুলতে পারে।
অভিজ্ঞতা :
অভিজ্ঞতা মানুষকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যায়। যেকোনো কাজে অভিজ্ঞতার গুরুত্ব অপরিসীম। অভিজ্ঞতা না থাকলে এই কর্পোরেটমূখী সেক্টরে টিকে থাকা যাবে না। আপনার উন্নত মানের চাকুরির জন্য বা ক্যারিয়ার গঠনে অভিজ্ঞতা থাকা বাধ্যতামূলক। আপনি যে বিষয়ে চাকুরী বা ক্যারিয়ার গঠন করতে চান ঐ বিষয়ে অবশ্যই আপনার ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়ে উন্নত মানের চাকুরি সম্ভব নয়। এর সাথে অবশ্যই ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাহলে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
রিসার্চ :
অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য রিসার্চ খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কর্মক্ষেত্রর প্রতিটা পদক্ষেপ রিসার্চ করে নেওয়া উচিত। এতে উন্নতি লাভ করা যায়। আপনি যে বিষয় নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করতে চাচ্ছেন, সে বিষয়ে রিসার্চ করলে অনেক নতুন নতুন অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। অনেক জানা -অজানা বিষয়ে অভিজ্ঞতা হয়। এটি আপনার স্কিল গুলো ডেভলপ করতে সহায়তা করে। আপনি তাহলে কর্মস্থানে শক্তিশালী একটা জায়গা তৈরি করতে পারবেন।
এছাড়াও আরো গুরুত্বপূর্ণ স্কিল আছে। যেমন:
- ইফেক্টিভ ডিসিশন মেকিং
- ক্রিয়েটিভ প্রবলেম সলভিং
- মাল্টি টাস্কিং
- কমিউনিকেশন
- টিম ওয়ার্ক
- কোলাবোরেশান
- ম্যানেজমেন্ট স্কিল
- ইমপ্যাথি
- ইন্টেগ্রিটি
- লিডারশীপ স্কিল
- কন্টিনিউয়াস লার্নিং
- আইটি স্কিল
- এনালিটিকাল স্কিল
- ওয়ার্কিং আন্ডার প্রেশার
উপরের স্কিল গুলো আপনাকে অবশ্যই অর্জন করতে হবে। তাহলে আপনি চাকুরীর ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকবেন। কার্যকরী সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা যে কোনও কোম্পানীতে এগুলো অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য স্কিল। ভাল সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনাকে একটি পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে হয় এবং সম্ভাব্য কর্মের ফলাফলের পূর্বাভাস দিতে হয়।
শেষ কথা
সর্বশেষে বলবো উপরের দক্ষতাগুলো আপনাকে চাকরি পেতে এবং কর্পোরেট চাকরিতে উন্নয়নে সাহায্য করবে। তার সাথে স্পষ্টতার সাথে পরিচালনা করার দক্ষতা, জটিল, দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হিসাবে বিবেচিত।
তাছাড়া নিয়োগকর্তারা নিয়োগের ক্ষেত্রে স্থিতিস্থাপকতা খোঁজেন কারণ এটি কর্মীদের পরিবর্তন, সমস্যা এবং চাপ মোকাবেলা করতে সক্ষম করে। আপনার এন্টারপ্রাইজ দক্ষতা আপনাকে আরও এগিয়ে যাবে।
সুতরাং আপনি ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু স্কিল অর্জনে সময় দিন।
বর্তমানে চাকুরির বাজারে অনেক প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে হলে একাডেমিক রেজাল্ট এর পাশাপাশি বিশেষ কিছু দক্ষতা বা স্কিল থাকা দরকার যা আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা ভাবে উপস্থাপন করবে বা যা আপনাকে বিশেষ ভাবে প্রেজেন্ট করবে সবার সামনে। আপনার এই বিশেষ দক্ষতার জন্যই নিয়োগকর্তারা এত চাকুরীপার্থীর মধ্য থেকে আপনাকে সুযোগ প্রদান করবে। বিশেষ করে আপনারা যারা চাকুরীপার্থী তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে চাকুরী পাওয়া অনেক টা আলাদীনের চেরাগের মত।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
স্কিল সমূহ
কৌশল
অভিজ্ঞতা
রিসার্চ
উপরের ৫ টি স্কিল ছাড়া চাকরি পাওয়া সম্ভব নয়। আর এই কন্টেন্ট টিতে তা উল্লেখ রয়েছে।তাই এই কন্টেন্ট টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো চাকুরী করতে হলে অবশ্যই নিজের স্কিল গুলোকে গ্রো করতে হবে।সকল প্রার্থী ভালো চাকরি চাই কিন্তু কীভাবে সেই দক্ষতা অর্জন করবে তা অনেকে জানে না।ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু স্কিল অর্জনে সময় দিতে হবে।দ্রুত চাকুরী পেতে ও চাকুরী করতে কোন কোন স্কিলস প্রয়োজন এই কন্টেন্টটি পড়ে ধারণা পাওয়া যাবে।
চাকরীতে সাফল্যের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা, সামাজিক দক্ষতা, ব্যবসায়িক বুদ্ধিমত্তা, অভিজ্ঞতা এবং রিসার্চে ভালো দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দক্ষতা ও যোগ্যতা সমন্বয় করে সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে, যা এই কনটেন্ট এ বর্ণনা করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে কনটেন্টটি খুবই উপকারী।
বর্তমান বাজারে চাকরি পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কেননা প্রতিনিয়ত চাকরির বাজারে চলছে প্রতিযোগিতা। চাকরিতে সাফল্য পেতে হলে প্রয়োজন যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং বুদ্ধিমত্তা। একজন ব্যক্তির মধ্যে এগুলো না থাকার কারণে সে চাকরির প্রতিযোগিতায় হেরে যায়। এক্ষেত্রে উপরোক্ত কন্টেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কন্টেন্টটি তে রয়েছে সেরা পাঁচটি স্কিল যা চাকরি পেতে এবং কর্পোরেট চাকরির উন্নয়নে সাহায্য করবে ইন শা আল্লাহ্।
বর্তমান চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম স্কিলসমূহ অর্জন করতে হবে স্কিন সমূহ দক্ষতার সাথে অর্জন করতে পারলে কর্পোরেট জগতেনিজেকে অন্যদের তুলনায় খুব বেশি সফলভাবে উপস্থাপন করা যায়। এ আর্টিকেলটি চাকরি প্রত্যাশিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ আর্টিকেলটি পড়ে আমি বিশেষভাবে উপকৃত হলাম সেজন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।
ভালো চাকুরী করতে হলে অবশ্যই নিজের স্কিল গুলোকে গ্রো করতে হবে।সকল প্রার্থী ভালো চাকরি চাই কিন্তু কীভাবে সেই দক্ষতা অর্জন করবে তা অনেকে জানে না।ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু স্কিল অর্জনে সময় দিতে হবে।দ্রুত চাকুরী পেতে ও চাকুরী করতে কোন কোন স্কিলস প্রয়োজন এই কন্টেন্টটি পড়ে ধারণা পাওয়া যাবে।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমান চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম স্কিলসমূহ অর্জন করতে হবে।তাহলে নিজেকে অন্যদের তুলনায় খুব বেশি সফলভাবে উপস্থাপন করা যায়। এ আর্টিকেলটি চাকরি প্রত্যাশিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ আর্টিকেলটি পড়ে আমি বিশেষভাবে উপকৃত হলাম সেজন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
বর্তমান চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম স্কিলসমূহ অর্জন করতে হবে। তাহলে অন্যদের তুলনায় খুব বেশি সফলভাবে উপস্থাপন করা যায়। এ আর্টিকেলটি চাকরি প্রত্যাশিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান চাকরির বাজারে চাকরি যেন সোনার হরিণ। চাকরি পেতে হলে আমাদের যে দক্ষতা থাকতে হবে এখানে সেগুলোই সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের সবার জন্য যারা চাকরি করতে চাই তাদের জন্য আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আধুনিক যুগে মানুষের চিন্তা ভাবনা দিন দিন পরিবর্তিত হচ্ছে।এই সময়ে চাকরি পাওয়াটা রীতিমত ভাগ্যের ব্যপার হয়ে দাড়িয়েছে।তবে উপরিউক্ত স্কিলস গুলো যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তবেই চাকরি পাওয়াটা সহজ হয়ে ওঠবে।
বর্তমানে চাকরির বাজারে অনেক প্রতিযোগিতা। এই চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের স্কিল সমূহ অর্জন করতে হবে। তা না হলে এই প্রতিযোগিতায় আপনি অনেক পিছিয়ে থাকবেন। জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হচ্ছে আপনার চাকরি। প্রতিটি কর্ম ক্ষেত্রের নিয়োগ কর্মকর্তারা আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আপনার স্কিলগুলো দেখে,ভালো চাকরির জন্য স্কিন সমূহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চাকরি করতে কোন কোন স্কিলস প্রয়োজন এই কনটেন্টটি পড়ে ধারণা পাওয়া যাবে। তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর আমাদের আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমানে চাকরি পাওয়া এবং চাকরি জগতে সাফল্য অর্জনের জন্য আরো বেশি প্রডাক্টিভ হওয়া প্রয়োজন।শিক্ষাগত যোগ্যতা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম শর্ত হলেও স্কিল, কৌশল,অভিজ্ঞতা,রিসার্চ এগুলো ও কিন্তু সমান ভাবে প্রয়োজন। তাই চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কর্পোরেট দুনিয়ার সাথে তাল মিলাতে গেলে এইসব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করা অতীব প্রয়োজন।
প্রতিযোগিতার এই যুগে ভালো মানের চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন। এই কঠিন কাজটিও সম্ভব তখনই যখন আপনি যথেষ্ট পরিমাণ স্কিলড হবেন। তাই ভালো মানের চাকরি পেতে নিজের স্কিল কে বাড়িয়ে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। এই আর্টিকেলে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য গুছিয়ে সহজ সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ জানাই আর্টিকেলের লেখক কে চমৎকার একটি আর্টিকেল আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আধুনিকতার যুগে প্রতিযোগিতামূলক কাজে অতিরিক্ত স্কিল বা দক্ষতা থাকা ক্যারিয়ার বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।এ কারণে স্কিলসমূহকে আরোও অনেক বেশি গ্রো করতে হবে। আমাদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হচ্ছে চাকুরী। এ যুগে চাকুরী পাওয়া অনেক টা আলাদীনের চেরাগের মত। নিজের যোগ্যতাকে এমনভাবে ডেভলপ করতে হবে যে, নিজেরই নিজের প্রতি কনফিডেন্ট থাকবে।।দ্রুত চাকুরী পেতে ও চাকুরী করতে কোন কোন স্কিলস প্রয়োজন এই কন্টেন্টটি পড়ে ধারণা পাওয়া যাবে।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি আর্টিকেল উপহার দেওয়ার জন্য
বর্তমানে চাকরি পাওয়াটা একটা সোনার হরিণ পাওয়ার মতোই দুর্লভ। এতো এতো প্রতিযোগিতার মাঝে নিজেকে টিকে রাখতে হলে একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি বিষেশ কিছু দক্ষতা বা স্কিল খুবই দরকার। যে স্কিলের মাধ্যমে নিজেকে অন্যদের থেকে দক্ষ ভাবে উপস্থাপন করা যায়। যেমন, শিক্ষাগত যোগ্যতা,
স্কিল সমূহ, কৌশল, অভিজ্ঞতা, রিসার্চ এই বিষয়গুলো যদি থাকে তবে চাকরির ক্ষেত্রে সে অনেক বেশি এগিয়ে থাকবে। তাই চাকরি প্রার্থী সকলের উচিত আর্টিকেলটি পড়ে নিজেকে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে গড়ে তোলা।
বর্তমান চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম স্কিলসমূহ অর্জন করতে হবে ।স্কিল সমূহ, কৌশল, অভিজ্ঞতা, রিসার্চ এই বিষয়গুলো যদি থাকে তবে চাকরির ক্ষেত্রে সে অনেক বেশি এগিয়ে থাকবে। তাই চাকরি প্রার্থী সকলের উচিত আর্টিকেলটি পড়ে নিজেকে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে গড়ে তোলা।