পড়াশোনা করার নিয়ম

Spread the love

পড়াশোনা করার নিয়ম- পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।

আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।

এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই তাহলো- বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। যেমন-

ক) কুরআন পড়া শিখা

খ) নাচ ও গান শিখা

গ) বাঁদ্যযন্ত্র বাজানো শিখা

ঘ) অভিনয় শিখা

ঙ) কম্পিউটার শিখা

চ) কুংফু শিখা

একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শিখা সম্ভব? অভিভাবকগণ শুধুমাত্র সমাজের মানুষের কাছে সন্তানকে নিয়ে গর্ব

বা অহংকার করার জন্য তাদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে অমানসিক চাপ। অনেকেই চাপ কাটিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারে আবার অনেকেই ছিটকে পড়ে যায়। এ পরিস্থিতির জন্য কাকে দায়ী করা যেতে পারে? যার উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে নাকি যে চাপিয়ে দিয়েছে? অভিভাবকদের এ কাজটি কখনোই করা উচিৎ নয়। সকল অভিভাবকদেরই খেয়াল রাখা উচিৎ, আমি যে আমার সন্তানের উপর এতো কিছু চাপিয়ে দিচ্ছি এ চাপগুলো কি সে সামলাতে পারবে? সন্তানদেরকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর তাদেরকে পড়াশোনা বা অন্যান্য বিষয়াদি শিখানো উচিৎ। তাদের উপর নিজের খেয়াল খুশি মতো কোন কিছুই চাপানো উচিৎ নয়। কেননা ধারণ ক্ষমতার বাইরে সে কোনকিছুই নিতে পারবে না।

ক্লাসে ফার্স্ট বয় বা ভালো রেজাল্টের আশায় একেক শিক্ষার্থী একেক নিয়মে পড়াশোনা করে থাকে। কিছু নিয়ম নিচে তুলে ধরা হলো-

ক) কেউ দিনের বেশীরভাগ সময়ই পড়াশোনা করে।

খ) কেউবা দিনের কিছু সময় লেখাপড়া করে।

গ) আবার কারো কারো সারা বছর পড়াশোনা করার কোন খবর থাকে না কিন্তু পরীক্ষার ১-২ মাস পূর্বে লেখাপড়া শুরু করে।

ঘ) কেউ মোটামোটি লেখাপড়া করে।

পড়াশোনা করার নিয়ম

বুঝে পড়ো, মুখস্থ ছাড়ো | পড়াশোনা করার নিয়ম

যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। না বুঝে বোকার মতো কোন কিছু শিখা উচিত নয়। আমরা অনেকেই মুখস্থ পড়াশোনা করি, বোঝার চেষ্টা করি না। যে কোন বিষয়কে আপনি যদি মুখস্থ করেন একটা সময় সেটা ভুলে যাবেন। আর যদি বুঝে পড়েন তবে সেটা কখনই ভুলবেন না। এ পদ্ধতিতে লেখাপড়া করলে পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং পড়াশোনার অনেক বিষয় জীবনের কোন না কোন সময় কাজে আসবে। এজন্য মুখস্থ বিদ্যা বর্জন করে বুঝে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো বুঝে পড়ার বিষয় নয়, মুখস্থ পড়তে হয়। যেমন- পবিত্র কুরআন হিফজ করা, কবিতা মুখস্থ করা ইত্যাদি।

যা শিখেছো তা অন্যকে শিখাও-

যা শিখেছো তা অন্যকে শিখাও এই পদ্ধতিটি নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি বা পড়াশোনায় ভালো করার জন্য খুবই কার্যকরী পদ্ধতি। পৃথিবীতে দুটি জিনিস বিতরণ করলে তা অধিক পরিমানে বৃদ্ধি পায়। ১) জ্ঞান বা শিক্ষা এবং ২) দান-সদাকাহ্।

অপরকে শিখাতে হলে নিজেকেও শিখতে হয়। যতো পড়বেন, ততো শিখবেন। এজন্য পাঠ্য পুস্তক অথবা অন্য উপায়ে যা কিছুই শিখো তা অপরকে শিখাও। তাহলে তোমার পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং জ্ঞানও বৃদ্ধি পাবে।

একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া | পড়াশোনা করার নিয়ম

যদি মনে মনে স্থির করে পড়তে বসো যে, আমি একটানা দুই ঘন্টা পড়বো। তবে এই দুই ঘন্টা একটানা না পড়ে মাঝে ছোট ছোট বিরতি দিয়ে পড়া। অর্থাৎ একটানা ৪৫ মিনিট পড়ার পর ১০ মিনিটের একটি বিরতি দাও। তারপর আবার একটানা ৪৫ মিনিট পড়ার পর ১০ মিনিটের আরও একটি বিরতি দাও। এভাবে ছোট ছোট বিরতি দিয়ে লেখাপড়া করলে দেখবে লেখাপড়া করতে ভালো লাগবে। পড়াশোনা করতে একঘেয়েমী লাগবে না। বিরতির সময়গুলোতে একটু রুমের ভেতর হাটা-চলা করা বা হালকা কিছু খাবার খাওয়া। তবে মোবাইল, ফেসবুক, ইউটিউব অবশ্যই বর্জন করতে হবে। কারণ একবার ফেসবুক, ইউটিউবে ঢুকলে সময়ের বারোটা বেজে যাবে।

অনেকক্ষণ একটি বিষয় না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া-

যখন একটি বিষয় অনেক সময় ধরে পড়া হয় আস্তে আস্তে তা একঘেয়েমী হয়ে যায়। পড়ার মনোযোগ নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য আধা ঘন্টা পরপর বিষয় পরিবর্তন করে পড়া উচিৎ। এতে দুইটি উপকারিতা রয়েছে। ১) একঘেয়েমী থাকবে না এবং ২) সকল বিষয়ে অনুশীলন হয়ে যাবে।

ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা | পড়াশোনা করার নিয়ম

ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ভোরে উঠে প্রার্থনা করার পর একটু হাটাচলা এবং ব্যায়াম করতে হবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে হালকা কিছু নাস্তা করে পড়াশুনা শুরু করো, দেখবে পরিবেশটাই অন্যরকম। ভোর বেলা শরীর ও মন উভয়ই সতেজ থাকে। তবে তার জন্য যে জিনিষটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাহলো পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো। সকালে শরীরে কোন প্রকার ক্লান্তি থাকে না। সকালের আবহাওয়া শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ্য থাকতে সাহায্য করে। সকালে লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে এবং তা খুব সহজেই মস্তিস্কে প্রবেশ করে। অন্য সময়ে যে পড়া সম্পন্ন করতে ২ ঘন্টা সময় লাগে ভোর বেলায় তা সম্পন্ন করতে ১ ঘন্টা সময় লাগবে। এজন্য সারাদিনের মধ্যে লেখাপড়ার সবচেয়ে উপযোগী সময় হলো ভোর বেলা।

রাত জেগে পড়াশোনা না করা | পড়াশোনা করার নিয়ম-

ইসলাম এবং চিকিৎসা শাস্ত্র রাত জাগাকে সমর্থন করে না। রাত জাগলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। এজন্য রাত জেগে লেখাপড়া ‍উচিত নয়। এ বদ অভ্যাসটি আমাদের অনেকেরই রয়েছে।

রাত জেগে পড়াশুনা করার আসলে তেমন কোন ফায়দা নেই। কেননা চোখে ঘুম নিয়ে কোন কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব হয়না। বর্তমানে তো আরও একটি সমস্যা যুক্ত হয়েছে তাহলো মোবাইল, ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি। রাত জেগে পড়ার টেবিলে ফেসবুক, ইউটিউব নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এছাড়া ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় অনেকে রাত জেগে পড়ার নাম করে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়ে।

এক গুণীজনের মুখে শুনেছিলাম- ”রাত জাগে কারা, যারা চরিত্রহীন। চরিত্রবান লোকেরা কখনো রাত জাগে না। বরং তারা সকাল সকাল ঘুমিয়ে পড়ে আবার খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে প্রার্থনা সেড়ে পড়তে বসে”। সেই গুণীজনের কথার সাথে বর্তমান অবস্থা মিলিয়ে দেখলে সহজেই বুঝা যায় তাঁর সেই কথাটি কতটা মূল্যবান। এজন্য রাত জেগে লেখাপড়া করার বদ অভ্যাসটি দূর করতে হবে।

লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিষ হাতের কাছ বা পড়ার রুমে না রাখা-

বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে বা মনোযোগ নষ্ট করে এমন কোন কিছু পড়ার রুমে না রাখা। পড়ার রুমকে এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন পড়াশোনার উপকরণ ছাড়া অন্য কিছু না থাকে। পড়ার রুমকে একটু আলাদা করা যেন পড়ার সময় অন্য কেউ প্রবেশ করে মনোযোগ নষ্ট না করে। এছাড়া পড়ার রুমে যে জিনিষগুলো কোনভাবেই রাখা যাবে না তাহলো- মোবাইল (ফেসবুক, ইউটিউব, ম্যাসেঞ্জার), টেলিভিশন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, গেমস খেলার সরঞ্জাম ইত্যাদি। অর্থাৎ পড়ার সময় পড়া ছাড়া অন্য কোন কাজ করা যাবে না। বর্তমান সময়ে মোবাইল, ফেসবুক, ইউটিউব, ম্যাসেঞ্জার এগুলো মানুষের কি পরিমান যে ক্ষতি করছে সেটা বুঝানো যাবে না। এগুলোর প্রতি আসক্ত হওয়ার কারণে মানুষ সময়কে মূল্যায়ন করা ভুলে গেছে। মানুষ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অধিক সময় এগুলোর পিছনে নষ্ট করছে।

টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা এবং টার্গেট সম্পন্ন হলে নিজেকে নিজেই পুরস্কৃত করা-

মিশন বা টার্গেট সেট করে তদানুযায়ী যদি কোন কাজ করা হয় তবে সে কাজে সফলতা আসবেই ইনশা-আল্লহ্। এজন্য মিশন বা টার্গেট সেট করে পড়াশোনা করার চেষ্টা করা। আর যখনই মিশন সাকসেস হবে তখন নিজেই নিজেকে কিছু পুরস্কার দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। এতে করে মিশন সেট করে পড়াশোনা করার আগ্রহ তৈরী হবে এবং পড়াশোনায় মনোযোগী হতে সাহায্য করবে।

আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা-

যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। আমরা অনেক সময় বিষন্নতায় ভূগে থাকি। আমার দ্বারা এ কাজটি হবে কি হবে না, পারব কি পারব না ইত্যাদি। শতভাগ আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনার করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাও দেখবে তুমি সফলতার দরজায় পৌঁছে গেছো। তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে আত্মবিশ্বাস ভালো, কিন্তু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস ভালো নয়। অর্থাৎ পরিশ্রম বা প্রচেষ্টা না করে শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস নিয়ে বসে থাকলে হবে না। আত্মবিশ্বাসও থাকতে হবে পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হবে। তবে সফলতা অর্জন সম্ভব হবে।

আনন্দ বা মজা করে পড়াশোনা করা-

মানুষ যে কাজ করতে আনন্দ বা মজা পায় না, সে কাজগুলো বেশী সময় করতে পারে না। কিছু সময় পর বিরক্ত চলে আসে। কিন্তু যে কাজে আনন্দ আছে সেগুলো করতে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে এবং সেই কাজের আউটপুট খুবই ভালো হয়। এজন্য পড়াশোনার মধ্যে আনন্দ বা মজার বিষয়গুলো খুঁজে বের করে সে অনুযায়ী পড়তে হবে। তাহলে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরী হবে এবং পড়তে খুবই ভালো লাগবে।

মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করা-

যতটুকু পড়বে মনোযোগ সহকারে বুঝে পড়ার চেষ্টা করবে। মনোযোগ সহকারে পড়লে দেখবে অল্প সময়েই অধিক পড়া যায়। পড়ার সময় মনটাকে শুধুমাত্র পড়ার মধ্যেই রাখতে হবে। অন্য কোন দিকে মনটাকে নিয়ে যাওয়া যাবে না। অর্থাৎ পড়ার সময় পড়া, খেলার সময় খেলা। পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য আমাদের পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় কি শিরোনামের পোষ্টটি দেখে আসতে পারো। আশা করছি পোষ্ট পড়ে পড়ালেখায় মনোযোগী হতে পারবে। অল্প সময়ে অধিক পড়ার মূলমন্ত্র হলো মনোযোগ সহকারে পড়া।

রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা-

শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। প্লানিং বা রুটিন ছাড়া পড়াশোনা করার চিত্র হলো- তোমার ইচ্ছা হলে পড়তে বসবে কিন্তু ইচ্ছা না হলে পড়বে না। প্লানিং না থাকলে ঘুম থেকে দেরী করে উঠবে, আড্ডা দিবে, সারাদিন আজে-বাজে কাজে সময় কেটে যাবে। মাঝে মাঝে মনে হবে এই কাজটি শেষ করেই পড়তে বসবো, কখনো মনে হবে বিকালে পড়তে বসবো, কখনো বলবে রাতে পড়তে বসবো। এভাবে করে রাত ৭-৮টা পর্যন্ত সময় নষ্ট করে পড়তে বসবে। কিছুক্ষণ পরই রাতের খাবারের সময় হয়ে যাবে। খাওয়া শেষে পড়তে বসলে শরীরে ক্লান্তি ও ঘুম চলে আসবে। তখন মনে হবে এখন ঘুমিয়ে পড়ি কালকে থেকে ঠিকমত পড়াশোনা করবো। রুটিন না থাকলে প্রতিদিন এভাবেই সময় নষ্ট হয়ে যাবে। পরীক্ষার সময় চলে আসবে, রেজাল্ট খারাপ হবে।

যদি রুটিন তৈরী করে পড়ো তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে। যেমন-

ক) সময়কে মূল্যায়ন করতে শিখায়।

খ) পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে।

গ) নিয়ম-শৃঙ্খলা শিখায়।

ঘ) পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হয়।

ঙ) সর্বোপরি সফলতা পেতে সাহায্য করে।

469 thoughts on “পড়াশোনা করার নিয়ম”

  1. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই!এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হয় আমাদের,আমরা সফল হতে চাই বা আমাদের অভিভাবকরা সফল হতে আমাদেরকে দেখতে চান কিন্তু সফল হওয়ায় চাবিকাঠি জানা নাই,পড়াশোনা করে সফল হতে হলে আগে চাই আত্মবিশ্বাস,আমাকে পাড়তে হবে এমন মনোভাব প্রয়োজন,তারপর যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝে পড়তে হবে,লেখাপড়ায় মনোযোগ ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত হতে হবে,এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিষয় হলো রাত জেগে না পড়ে খুব ভোরে উঠে সালাতের পর পড়াশোনার অভ্যাস করা!
    উপরের আর্টিকেলে সঠিকভাবে পড়াশোনার নিয়ম উল্লেখ করা হয়েছে! এটার জন্য লেখককে শুকরিয়া!

    Reply
  2. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না।উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  3. পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের দেশের অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের নানা বিষয়ে পারদর্শী করে গড়ে তুলতে চান ।এক্ষেত্রে অনেক শিক্ষার্থী পড়াশুনা নিয়মমাফিক করতে ব্যাহত হন। একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে ।এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
    • পড়াশোনা করলেই যে শুধু ভালো রেজাল্ট করা যায়, সে ভাবনা পুরোপুরি ঠিক না। কিন্তু পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে পারলে সব দিক থেকেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠা যায়। আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসবে।

      Reply
  4. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
    • পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

      Reply
  5. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন। এই কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  6. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় পড়াশোনার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা র জন্য ।

    Reply
    • পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচ্য কনটেন্টি পিতা-মাতা এবং সন্তান সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । আশা করি সবার উপকারে আসবে।

      Reply
  7. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  8. পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো পড়াশোনাকে করে তোলে আনন্দদায়ক। তাই
    পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম থাকা জরুরি যাতে বাচ্চারা পড়াশোনার ভয় কাটিয়ে উঠতে পারে। আমরা কিভাবে সহশিক্ষা কার্যক্রম পড়াশোনার পাশাপাশি রাখা যায় রুটিন মাফিক তা এই কনটেন্ট থেকে শিখতে পারবো। তাই কনটেন্টটি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
    • পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করা সম্ভব। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

      Reply
  9. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। কিন্তু একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শেখা সম্ভব নয়। যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা খুবই জরুরি। এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  10. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে সাথে রুটিন মেনে চলতে হবে সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে তাহলে সে সব জায়গায় সফল হবে ইনশাআল্লাহ । কন্টেন্ট টিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  11. প্রত্যেক শিক্ষার্থীরা চায় যে তারা পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাক। কিন্তু অনেকে বুঝতে পারে না যে তারা কিভাবে পড়াশোনা করতে পারে। কিভাবে পড়াশোনা করলে তারা পরীক্ষা ভালোভাবে দিতে পারবে। শিক্ষার্থীদের এই সমস্যার সমাধানের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পড়াশোনা করার সঠিক নিয়ম এই কনটেন্টে ভিন্ন ভিন্ন স্তর তারা তুলে ধরা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রয়োজনীয় কন্টেন্টটি লেখার জন্য লেখক কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  12. পড়াশোনার পদ্ধতি প্রতিটি ব্যক্তির জন্য আলাদা হতে পারে, কিন্তু একটি ভালো রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রুটিন অনুসরণ করলে সময়কে মূল্যায়ন করতে শিখা যায় এবং পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। এটি পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করতে সাহায্য করে এবং সামগ্রিকভাবে সফলতা অর্জনে সহায়ক হয়। তাই পড়াশোনার জন্য একটি সঠিক রুটিন তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।

    Reply
  13. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে।পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।যেমন- বুঝে পড়ো, মুখস্থ ছাড়ো।যা পড়েছো তা অন্যকে শিখাও,একটানে না পড়ে তা বিরতি দিয়ে পড়া,অনেকক্ষণ একটি বিষয় না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া,রাত জেগে পড়াশোনা না করা,ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা, আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা, লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিষ হাতের কাছ বা পড়ার রুমে না রাখা,আনন্দ বা মজা করে পড়াশোনা করা,মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করা, রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা ইত্যাদি। এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।ইনশাল্লাহ। ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর কনটেন্ট এর উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
    • পড়াশোনার ক্ষেত্রে সফল হতে চাইলে আত্মবিশ্বাস এর পাশাপাশি কিছু নিয়মনীতি অনুসরণ করতে হবে।নিয়মিত, পরিকল্পিত, এবং সুশৃঙ্খল উপায়ে পড়াশোনা করতে হবে।পড়াশোনার সময় সুস্থ জীবনযাপনের পাশাপাশি সঠিক পরিবেশ ও নিয়ম মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে পড়াশোনা করলে মনোযোগ ও দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং ফলাফল ভালো হবে।লেখক এই কন্টেন্ট টিতে পড়াশোনার নিয়মনীতি অসাধারন ভাবে আলোচনা করেছেন।ধন‍্যবাদ লেখক কে।

      Reply
  14. সুন্দর একটি কমেন্ট লেখক উপহার দিয়েছেন। কমেন্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগছে। পৃথিবীতে যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। আমরা পড়াশোনা করব, শিক্ষিত হব, প্রচুর জ্ঞান অর্জন করব। তবে মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে নয় ব্রেনের ওপর প্রচুর চাপ পড়বে এমন করে পড়াশুনা করা ঠিক নয়। পড়াশোনা ছাড়া জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব নয়। তবে আমাদের পড়াশোনা করতে হবে এমন ভাবে যেন আমরা বিষয়টি ভালোভাবে বুঝেশুনে পড়তে হবে যেন আমরা নিচ থেকে বারবার করে বিষয়টিতে কি লিখেছে তা যথাযথ উপলব্ধি করা, এটাই হল প্রকৃত শিক্ষা। শিক্ষাটা শুধু মুখস্ত দিয়ে নয় আমরা পড়বো এর থেকে দক্ষতা অর্জন করব যোগ্যতা অর্জন করব কাঙ্খিত সফলতা অর্জন করব, এবং বাস্তবে এটি প্রয়োগ করবো তাহলেই হবে যথার্থ শিক্ষার। কিছু অভিভাবক বাচ্চাদেরকে ভালো ফলাফল করার জন্য চাপ সৃষ্টি করে এটা ঠিক নয় প্রকৃতি থেকেও অনেক কিছু শেখা যায় খেলার মাধ্যমে দেখার মাধ্যমে , বাস্তবে প্রয়োগ করি, তাহলে আমরা যথার্থ শিক্ষা অর্জন করতে পারব।

    Reply
  15. একসময় মুখস্থবিদ্যাটাই ছিল শেখার প্রধান ধরন। এখন পড়াশোনার ধরন যে শুধু বদলেছে, তা নয়, বিজ্ঞাননির্ভর গবেষণার মাধ্যমেও উঠে এসেছে পড়ার বিভিন্ন কৌশল।পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
  16. একসময় মুখস্থবিদ্যাটাই ছিল শেখার প্রধান ধরন। এখন পড়াশোনার ধরন যে শুধু বদলেছে, তা নয়, বিজ্ঞাননির্ভর গবেষণার মাধ্যমেও উঠে এসেছে পড়ার বিভিন্ন কৌশল।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই করতে পারে একজন শিক্ষার্থীকে সফল।

    Reply
  17. পড়াশোনা করা আর নিয়মের মধ্যে পড়াশোনা করা দুটোর মধ্যে পার্থক্য আছে ।একজন ভালো শিক্ষার্থী পড়াশোনায় তার নিজের নিয়ম মেনে চলেন তাই তার ফলাফলও হয় প্রশংসনীয়। কন্টেন্টে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ায় বা ভালো করার ১২ টি নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যার মধ্যে রাত জেগে না পড়া এবং ভোরে উঠে পড়াশোনা করা আমার কাছে খুবই কার্যকরী মনে হয়েছে।

    Reply
  18. যেকোনো কাজেরই একটি নিয়ম রয়েছে। নিয়মের বাইরে যেয়ে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা খুব কমই আসে।
    তেমনি পড়ারও একটি নিয়ম রয়েছে।যেমন রুটিন তৈরি করে পড়া,মনোযোগের সহিত পড়া,বুঝে পড়া,পড়ার সময় শুধুই পড়া – অন্য কাজ না করা,পড়ার রুমকে পড়ার উপযোগী করে তোলা ইত্যাদি। এভাবে একটি নিয়মের ভিতর পড়লে তবেই আশা করা যায় কাংখিত সাফল্যের।
    পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই পোস্টটি ছাত্রদের উপকারে আসবে।

    Reply
  19. জীবনে সবাই চায় ভালোভাবে পড়াশোনা করে সফলতার উচ্চশিখরে পৌঁছাতে। একজন ভালো শিক্ষার্থী পড়াশোনায় তার নিজের নিয়ম মেনে চলে । তাহলে তার ফলাফল হয় প্রশংসনীয়। উক্ত কনটেন্টই আমার খুবই ভালো লেগেছে পড়ে।

    Reply
  20. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না।উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  21. কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  22. পড়াশোনা করে সবাই সফল হতে চাই! এই সফলতা অর্জন করতে হলে আগে চাই আত্মবিশ্বাস। যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝে পড়তে হবে,লেখাপড়ায় মনোযোগে ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত হতে হবে। উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যা অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
    • পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। প্লানিং বা রুটিন ছাড়া পড়তে বসবে কিন্তু ইচ্ছা না হলে পড়বে না। প্লানিং না থাকলে ঘুম থেকে দেরী করে উঠবে, আড্ডা দিবে, সারাদিন আজে-বাজে কাজে সময় কেটে যাবে। মাঝে মাঝে মনে হবে এই কাজটি শেষ করেই পড়তে বসবো, কখনো মনে হবে বিকালে পড়তে বসবো, কখনো বলবে রাতে পড়তে বসবো। এভাবে করে রাত ৭-৮টা পর্যন্ত সময় নষ্ট করে পড়তে বসবে। কিছুক্ষণ পরই রাতের খাবারের সময় হয়ে যাবে। খাওয়া শেষে পড়তে বসলে শরীরে ক্লান্তি ও ঘুম চলে আসবে। তখন মনে হবে এখন ঘুমিয়ে পড়ি কালকে থেকে ঠিকমত পড়াশোনা করবো। রুটিন না থাকলে প্রতিদিন এভাবেই সময় নষ্ট হয়ে যাবে। পরীক্ষার সময় চলে আসবে, রেজাল্ট খারাপ হবে।যদি রুটিন তৈরী করে পড়ো তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে।

      Reply
  23. যেকোনো কাজেরই একটি নিয়ম রয়েছে। নিয়মের বাইরে গিয়ে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা খুব কমই আসে ।তেমনি পড়ারও একটি নিয়ম রয়েছে।যেমন রুটিন তৈরি করে পড়া,মনোযোগের সহিত পড়া,বুঝে পড়া,পড়ার সময় শুধুই পড়া – অন্য কাজ না করা,পড়ার রুমকে পড়ার উপযোগী করে তোলা ইত্যাদি। এভাবে একটি নিয়মের ভিতর পড়লে তবেই আশা করা যায় সাফল্য।
    পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  24. প্রত্যেকের পড়াশোনা করার নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন।অনেকে মনে করেন ভালো ফলাফলের জন্য সারাদিন পড়াশোনা করা দরকার।তবে তা সম্পূর্ণ ঠিক নয়।ভালো ফলাফলের জন্য পড়াশোনা কিছু নিয়ম আছে।যেমন:বুঝে পড়া,নিজে পড়ে অন্যকে তা শিখানো,বিরতি দিয়ে পড়া,লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিস হাতের কাছ না রাখা,আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা,রুটিন করে পড়া ইত্যাদি।তািই ভালো পড়াশোনায় ভালো করতে অবশ্যই নিয়ম মেনে চলতে হবে।

    Reply
  25. বর্তমান সময়ে অভিভাবকরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে এতটাই উদ্বিগ্ন থাকেন যে, তারা নানা ধরনের চাপ প্রয়োগ করেন। কিন্তু অভিভাবকদের মনে রাখা উচিত, অতিরিক্ত চাপ দিলে সন্তানের মানসিক বিকাশে বিঘ্ন ঘটতে পারে।

    এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যা আমাকে মুগ্ধ করেছে:

    ১. মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে বুঝে পড়া: এই পদ্ধতিটি সত্যিই কার্যকরী। বোঝার মাধ্যমে শেখা হলে, সেই জ্ঞান দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং জীবনের নানা ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায়।

    বিরতি দিয়ে পড়া: একটানা পড়ার পরিবর্তে বিরতি দিয়ে পড়া মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং পড়াশোনাকে আনন্দময় করে তোলে।

    ভোরে পড়াশোনা: ভোরে পড়াশোনার অভ্যাস সত্যিই উপকারী। শরীর ও মন তখন সতেজ থাকে, যা শিখন প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে।

    আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়া: আত্মবিশ্বাস যে কোনো কাজে সফলতার মূল চাবিকাঠি। কিন্তু পাশাপাশি পরিশ্রমও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    রুটিন মেনে চলা: রুটিন মেনে চলা সময় ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করে এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা বজায় রাখে।

    অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের উপর অযথা চাপ না দিয়ে, তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সুযোগ তৈরি করা। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উচিত নিজেদের উপর আস্থা রেখে, পরিকল্পনা মেনে চলা। লেখাপড়ার পাশাপাশি মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকেও খেয়াল রাখা প্রয়োজন। এই প্রবন্ধের পরামর্শগুলো মেনে চললে, শিক্ষার্থীরা তাদের জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবে ।

    Reply
  26. সকল শিক্ষার্থী চাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে। এজন্য অনেকেই আছে যারা সকাল থেকে রাতে ঘুমানোর আগে পর্যন্ত পড়াশোনা করে। শুধু এভাবে পড়লেই হবে না পড়াশোনা করার ও কিছু নিয়ম কানুন আছে যেগুলো মেইনটেইন করতে পারলে সহজে ভালো ফলাফল করতে পারবে। যেমনঃ

    আত্মবিশ্বাসী হতে হবে,রুটিন মাফিক পড়ালেখা করতে হবে,লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে, চাপ হিসেবে না নিয়ে বরং মজা করে পড়তে হবে ইত্যাদি আরও নিয়ম কানুন বা উপায় লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।যা,সকল শিক্ষার্থীর জন্য উপকারী হবে বলে আমি মনে করি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  27. নিয়ম মেনে যে কাজই করা হোক, ইনশাআল্লাহ সফলতা সেখানে আসবেই। মানব জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হলো ছাত্র জীবন। যে ব্যক্তি নিয়ম মেনে ছাত্র জীবন পাড়ি দিবে তার চলার পথ অনেক সহজ হবে। তাই প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রীরই নিয়ম মেনে পড়াশোনা করা উচিত।

    Reply
  28. আলাহ প্রতিটি মানুষ কে ভিন্ন ভাবে সৃষ্টি করেছেন, কারো সাথে কারো মিল নেই, তেমনি ভাবে তাদের কাজে ও মিল নেই, শিক্ষার্থীরাও তাই, প্রতিটি শিক্ষার্থীর পড়াশোনা করার সময় মানসিক অবস্থা এক নয়, আমাদের অনেক অভিভাবক সেই বিষটি বিবেচনা না করে ই সন্তান কে নিয়ে গর্ব করার জন্য অনেক কিছু চাপিয়ে দেই কিন্তু আমাদের বোঝা উচিত সবার ধারন ক্ষমতা এক নয়। তবে নির্দিষ্ট নিয়মে রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করলে প্রতিটি শিক্ষার্থীই তার নিজ নিজ অবস্থানে সফল হতে পারে। নিচের কন্টেটিতে সেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  29. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে দেখা গেছে যে, একেক জনের পড়াশোনার নিয়ম নিয়ম একেক রকমের হয়ে থাকে। প্রতিটি শিক্ষার্থী চায় যে তার পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে আর এজন্যই পড়াশোনার একটা নিয়ম বা রুটিন থাকা আবশ্যক। এই আর্টিকেলটিতে পড়াশোনার নিয়মাবলী সুন্দরভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  30. উক্ত কন্টেনটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ এবং মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করে। এটি বিভিন্ন শিক্ষার পদ্ধতির উপরে আলোচনা করে এবং প্রতিটি পদ্ধতির উপকারিতা ও সমস্যাগুলি বিশ্লেষণ করে। বিশেষ করে, লেখাটি শিক্ষার্থীদের মুখস্থ করার পরিবর্তে বুঝে পড়ার উপর জোর দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক। এছাড়াও, লেখাটি পড়াশোনার সময় শৃঙ্খলা বজায় রাখা, মনোযোগ ধরে রাখা, এবং অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্ত থাকার পরামর্শ দেয়। এই নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনায় আরও ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারে। তবে, অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের উপর অযথা চাপ না দিয়ে বুঝেশুনে পথনির্দেশনা দেওয়া উচিত, যাতে তারা মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পারে

    Reply
  31. যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে আত্মবিশ্বাস,
    পড়াশোনা করে সবাই সফল হতে চায়! এই সফলতা অর্জন করতে হলে আগে চাই আত্মবিশ্বাস। যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝে পড়তে হবে,লেখাপড়ায় মনোযোগে ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত হতে হবে। উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যা অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে,লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে কনটেন্টি দেওয়ার জন্য।

    Reply
  32. জীবনে বড় কিছু হতে হলে সবার আগে শিক্ষা অর্জন করতে হবে, আর তা একটা নিয়মের মধ্যে রেখে কিভাবে ভালো রেজাল্ট করা যায় সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, প্রত্যেকটা মানুষের নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাসী থাকতে হবে, তাহলে ভালো কিছু আশা করা যাবে,

    Reply
  33. পড়াশোনা নিয়ম অনুসরণ করে করলে ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব।আমরা অনেকে অনেক পরিশ্রম করা সত্ত্বেও ভালোফলাফল করতে পারি না, যার অন্যতম কারণ হচ্ছেসুশৃংখল নিয়ম নীতি না মানা।লেখকের এইি কন্টেন্টেখুব সুন্দর ভাবে ভালো ফলাফল করার বিষয় গুলো আলোচনা করা হয়েছে।ছাত্ররা কখন কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে,কতটুকু করতে হবে, এ সকল বিষয়এই কনটেন্টে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা প্রত্যেকটি ছাত্রছাত্রীর জানা জরুরী।

    Reply
  34. পড়াশোনা প্রতিটি মানুষের জন্য প্রয়োজনীয়। শুধু পড়াশোনা না ভালো রেজাল্ট এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তি জীবনে নিয়ম মেনে যে কাজই করা হউক না কেন ইনশাআল্লাহ সফলতা আসবেই। যেমন: রুটিনমাফিক পড়াশোনা করতে হবে,আত্নবিশ্বাসী হতে হবে,বুঝে বুঝে পড়তে হবে,লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে,মজার চলে পড়তে হবে, একই বিষয় দীর্ঘক্ষণ পড়া যাবে না প্রভৃতি। উল্লেখিত কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে। পড়াশোনা ভালোভাবে করার নিয়মসমূহ।

    Reply
  35. অধিকাংশ মানুষের ধারণা সারাদিন পড়াশোনা করলেই ভালো ফলাফল করা যায়। আসলে এ ধারণা সত্যি নয়। একেকজনের পড়াশোনার ধরন একেকরকম। পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে হলে কঠোর পরিশ্রমের সাথে রুটিন অনুযায়ী নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে বুঝে মজা করে পড়াশোনা করতে হবে। তবেই ভালো ফলাফল করা যায়। এ কন্টেন্ট এ পড়াশোনার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে। এ কন্টেন্ট এ সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যা অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  36. আসসালামু আলাইকুম, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হলেও প্রত্যেকে সমান নয়,একেকজন এর চিন্তা ভাবনা একেকরকম। পড়াশোনা অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন করে সবাই নিজেকে সেরাদের সেরা বানাতে চায়।পড়াশোনার উপর ভালো রেজাল্ট নির্ভর করে, তাই যারা রূটিন মেনে পরিকল্পিত ভাবে আত্নবিশ্বাসী হয়ে চলে তারাই সফলতা লাভ করে। উক্ত কন্টেনটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ এবং মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করে। এটি বিভিন্ন শিক্ষার পদ্ধতির উপরে আলোচনা করে এবং প্রতিটি পদ্ধতির উপকারিতা ও সমস্যাগুলি বিশ্লেষণ করে। বিশেষ করে, লেখাটি শিক্ষার্থীদের মুখস্থ করার পরিবর্তে বুঝে পড়ার উপর জোর দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক।এ সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে পড়ুন ⤵️

    Reply
  37. জীবন কে আর সুন্দর করতে পারেন পড়াশোনার মাধ্যমে। আর শুধু পড়াশোনা করলেই হবে না এর জন্য দারকার সঠিক নিয়মাবলী। যা উক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
    যদি আপনার পড়াশোনা করার সিস্টেম কে আরো সুন্দর করতে চান,তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
    এতো সুন্দর করে আলোচনা করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যাবে।

    Reply
  38. যে কোনো কিছুরই নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।নিয়মমাফিক করলে সবকিছুই ভালোভাবে করা যায়।একেক জনের পড়ার নিয়ম একেক রকম।তবে সকলের উচিত নিয়মমাফিক পড়াশুনা করা।পড়াশুনা করার রয়েছে সুনির্দিষ্ট নিয়ম।আর্টিকেলটিতে সুন্দরভাবে বোঝানো হয়েছে কিভাবে পড়াশুনার পাশাপাশি অন্যান্য নিয়ম ফলো করতে হবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর আর্টিকেলটা উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  39. ভালো রেজাল্ট, ভালো ছাত্র -ছাত্রী হতে হলে অবশ্যই পড়াশোনার বিকল্প নেই। আর তার সাথে যদি অন্যান্য এক্টিভিটি যোগ করা হয় তাহলে অভিভাবকদের বুঝতে হবে তার সন্তান সক্ষম কিনা। কারণ ক্ষমতার বাইরে সে কোনকিছুই নিতে পারবে না।
    উক্ত কন্টেন্ট এ পড়াশোনার কিছু নিয়ম, রুটিন তুলে ধরা হয়েছে যা ছোট বেলায় আমার মায়ের কাছ থেকে শুনতাম যা আজ আমাকে সেই ছাত্র জীবনে নিয়ে গেলো।রুটিন অনুযায়ী চললে সফলতা আসবেই কারণ একেক জনের পড়াশোনার ধরন একেক রকম। তাই রাইটার কে ধন্যবাদ উপযোগী একটি কন্টেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  40. এই কনটেন্টি পড়ে শিক্ষার্থী হতে শুরু করে অভিভাবক বিন্দু সকালে অনুপ্রাণিত হবেন।কারণ এ কনটেন্টিতে একজন শিক্ষার্থী কিভাবে তার পড়ালেখা শুরু করবেন মনোযোগ সহকার বৃদ্ধি করে ভালো রেজাল্ট করবে সবকিছু উল্লেখ করা হয়েছে। তাই কনটেন্টি পড়ে শিক্ষার্থীরা অনুপ্রাণিত হতে পারবেন এবং তার অভিভাবকগণ এ কন্টেনটি দেখে তার সন্তানদেরকে সেভাবে গাইড করতে পারবেন। ধন্যবাদ জানাই রাইটারকে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। সবাইকে একবার হলেও এটা পড়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

    Reply
  41. এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক নির্দেশনা প্রদান করেছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দরভাবে পড়াশোনার নিয়ম-কানুন ও কৌশলগুলো তুলে ধরার জন্য। আত্মবিশ্বাস এবং নিয়মমাফিক পড়াশোনা করলে সফলতা নিশ্চিতভাবে অর্জিত হবে। কনটেন্টটিতে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা, শৃঙ্খলা বজায় রাখা, এবং আনন্দের সাথে পড়াশোনা করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। এছাড়াও, বুঝে পড়ার গুরুত্ব এবং মুখস্থ করার বদলে অনুধাবন করার উপর জোর দেয়া হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক। এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। লেখককে ধন্যবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  42. প্রত্যেকেরই প্রায় ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই হবে। একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না।উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে। পড়াশোনার বিষয়ে এত সুন্দর ভাবে কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  43. In the field of study, one should have both confidence and study along with following the routine, the work should be done on time, then he will be successful in all places, Insha’Allah. The content covers many important topics for students. Many thanks to the author for providing such a beautiful content.

    Reply
  44. ভাল রেজাল্ট করার জন্য পড়াশুনা অপরিহার্য, কিন্তু তাই বলে সারাদিন পড়াশুনা করতে হবে এমনটি নয়। পড়াশুনাও করতে হবে এর পাশাপাশি খেলা-ধুলা এবং নিজের মনকে ফ্রেশ রাখে এমন কাজ-কর্মও করতে হবে। যতটুকু সময় পড়াশুনার জন্য নির্ধারিত ততটুকু সময় মনোযোগ সহকারে বুঝে বুঝে পরতে হবে এবং নিজে যা বুঝেছি তা অন্যকেও শিখিয়ে দিতে হবে, তাহলে পড়াটা আরও ভাল্ভাবে বোঝা যাবে। উপরের কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা ভাল্ভাবে পড়াশুনা করার আরও কিছু বিশেষ নিয়ম জানতে পারব যা একজন ছাত্র- ছাত্রীর জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন।

    Reply
  45. পড়াশোনা করে সবাই সফল হতে চায়। সফলতা অর্জন করতে হলে প্রথমে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝে পড়তে হবে,লেখাপড়ায় মনোযোগ ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত থাকতে হবে। এই কনটেন্ট-এ পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  46. পড়াশোনা ছাত্রজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।কোন কিছু শেখার প্রথম ধাপ হলো পড়া।সেইজন্যই কুরআনে এসেছে,”পড় তোমার প্রভুর নামে,যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন”।পড়াশোনায় নিয়মানুবর্তিতা সফলতার অন্যতম উপায়।নিয়মিত পড়াশোনা এবং জীবনে তা কাজে লাগানোর জন্যে আছে কিছু কৌশল যেমন, মুখস্ত না করে বুঝে পড়া, রুটিন করে পড়া ইত্যাদি যা আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  47. পড়াশোনার নিয়ম বুঝে পড়,মুখস্থ ছাড়ো,ভালো রেজাল্ট, ভালো ছাত্র -ছাত্রী হতে হলে অবশ্যই পড়াশোনার বিকল্প নেই। আর তার সাথে যদি অন্যান্য এক্টিভিটি যোগ করা হয় তাহলে অভিভাবকদের বুঝতে হবে তার সন্তান সক্ষম কিনা। কারণ ক্ষমতার বাইরে সে কোনকিছুই নিতে পারবে না।কন্টেন্ট এ পড়াশোনার কিছু নিয়ম, রুটিন অনুযায়ী চললে সফলতা ছাড়া,প্রত্যেকেরই প্রায় ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই হবে। একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না। কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  48. আমাদের প্রায় প্রত্যেকের অভিমত হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। সেজন্যই সকাল থেকে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত পড়ার টেবিলে, প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়।
    কিন্তু বাস্তবিকভাবে সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়।রুটিন ছাড়া পড়াশোনা করার চিত্র হলো- তোমার ইচ্ছা হলে পড়তে বসবে কিন্তু ইচ্ছা না হলে পড়বে না। রুটিন না থাকলে প্রতিদিন সময় নষ্ট হয়ে যাবে। পরীক্ষার সময় চলে আসবে, রেজাল্ট খারাপ হবে। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক উপকারিতা রয়েছে।

    Reply
  49. পড়াশোনার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করতে গেলে কয়েকটি মূল দিক সম্পর্কে সচেতন থাকা আবশ্যক। প্রথমত, পরিকল্পিত সময়সূচি তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিশ্চিত করে যে সময়মতো প্রতিটি বিষয় পড়া যাবে এবং কোনও গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাদ পড়বে না। দ্বিতীয়ত, পড়াশোনার পরিবেশ হতে হবে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত রাখার উপযোগী। যেখানে কোনো ধরনের বিঘ্ন ঘটতে পারে না, যেমন নিরিবিলি এবং সঠিক আলোবাতি সম্পন্ন স্থান।

    তৃতীয়ত, বিশ্রাম ও পর্যাপ্ত ঘুম পড়াশোনার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। দীর্ঘক্ষণ একটানা পড়াশোনা করলে মনোযোগ কমে যেতে পারে, তাই নির্দিষ্ট সময় পর পর বিরতি নেওয়া উচিত। চতুর্থত, পড়াশোনা করার সময় নোট তৈরি করা অত্যন্ত কার্যকর। এটি শুধুমাত্র পড়া মনে রাখায় সাহায্য করে না, পরবর্তী সময়ে পুনরায় পড়ার সময়ও সুবিধা দেয়।

    পঞ্চমত, বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বিভিন্ন ধরনের রিসোর্স ব্যবহার করা উচিত। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অনলাইন রিসোর্স, ভিডিও লেকচার এবং অন্যান্য শিক্ষামূলক উপকরণও সাহায্য করতে পারে। এছাড়া, একাকী পড়াশোনা করার পাশাপাশি দলগতভাবে পড়াশোনা করাও খুবই উপকারী হতে পারে। দলগত পড়াশোনা নতুন দৃষ্টিকোণ এবং জ্ঞান অর্জনে সহায়ক হয়।

    সবশেষে, নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখা এবং ধৈর্য ধারণ করা অত্যন্ত জরুরি। পড়াশোনার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব ও লক্ষ্য স্থির রাখলে সাফল্য অর্জন সম্ভব। এই নিয়মগুলো মেনে চললে পড়াশোনার কার্যকারিতা বাড়ে এবং শিক্ষাজীবনে সাফল্য অর্জন সহজ হয়।

    Reply
  50. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করলে দেখা যায় একেক জনের পড়াশোনা করার নিয়ম একেক রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। অধিকাংশ মানুষের ধারণা সারাদিন পড়াশোনা করলেই ভালো ফলাফল করা যায়। কিন্তু বাস্তবিকভাবে সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফল করা সম্ভব।

    Reply
  51. পড়ালেখা করার ক্ষেত্রে রুটিন থাকা প্রোজন। কারন রুটিন ছারা সময়ের হিসাব থাকেনা। আড্ডা দিতে দিতে পরিক্ষা চলে আসে আর পরিক্ষা খারাপ হয়। তাই রুটির করে পড়াশোনা করার কোন বিকল্প নেই। পড়াশোনার বিষয়ে এত সুন্দর ভাবে কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  52. Success is desired by everyone. Therefore, it is imperative that to have a successful educational journey, one must adhere to proper study habits. Merely studying with dedication is not enough. To succeed, one must adopt effective methods and study regularly according to a routine. Alongside academics, one should also engage in religious activities and cultivate other virtues. Taking care of one’s health, participating in regular physical activities, and, in general, striving to integrate oneself into all forms of goodness are crucial. This content beautifully discusses the correct rules for studying, which every student must absolutely know.

    Reply
  53. ধন্যবাদ লেখককে, এমন একটি প্রয়োজনীয় আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আমাদের সমাজে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী পড়ালেখার সাথে জড়িত। কিন্তু কিভাবে পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফল লাভ করা যায় তা অনেকেই সঠিকভাবে জানে না। এই ক্ষেত্রে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে জীবনের সফলতা অর্জন করা যায়। যেমন: আত্মবিশ্বাসের সাথে লেখাপড়া করা, রাত জেগে না পড়ে ভোরে পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা, রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা, মুখস্ত না করে প্রত্যেকটি বিষয় বুঝে পড়ার চেষ্টা করা, একাধারে না পড়ে বিরতি নিয়ে পড়া ইত্যাদি। এই কনটেন্ট টি পরার মাধ্যমে আপনারা পড়াশোনার মাধ্যমে জীবনের সফলতা অর্জন করার বিভিন্ন ধাপ অনুশীলন করতে পারবেন ,ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  54. আমাদের প্রায় প্রত্যেকের অভিমত হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। পড়াশোনার নিয়ম বুঝে পড়,মুখস্থ ছাড়ো,ভালো রেজাল্ট, ভালো ছাত্র -ছাত্রী হতে হলে অবশ্যই পড়াশোনার বিকল্প নেই। আর তার সাথে যদি অন্যান্য এক্টিভিটি যোগ করা হয় তাহলে অভিভাবকদের বুঝতে হবে তার সন্তান সক্ষম কিনা। পড়াশোনা ছাত্রজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।কোন কিছু শেখার প্রথম ধাপ হলো পড়া।সেইজন্যই কুরআনে এসেছে,”পড় তোমার প্রভুর নামে,যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন”। অধিকাংশ মানুষের ধারণা সারাদিন পড়াশোনা করলেই ভালো ফলাফল করা যায়। আসলে এ ধারণা সত্যি নয়। একেকজনের পড়াশোনার ধরন একেকরকম। পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে হলে কঠোর পরিশ্রমের সাথে রুটিন অনুযায়ী নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে বুঝে মজা করে পড়াশোনা করতে হবে। কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  55. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।কিন্তু পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করলে দেখা যায় একেক জনের পড়াশোনা করার নিয়ম একেক রকমের।বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে বা মনোযোগ নষ্ট করে এমন কোন কিছু পড়ার রুমে রাখা যাবে না যেমন – মোবাইল (ফেসবুক, ইউটিউব, ম্যাসেঞ্জার), টেলিভিশন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, গেমস খেলার সরঞ্জাম ইত্যাদি। বর্তমানে অভিভাবকগণ শুধুমাত্র সমাজের মানুষের কাছে সন্তানকে নিয়ে গর্ব
    বা অহংকার করার জন্য তাদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে অমানসিক চাপ এতে সফলতা অর্জনের চেয়ে বেশিরভাগই ছিটকে পড়ছে।তবে মিশন বা টার্গেট সেট করে তদানুযায়ী যদি কোন কাজ করা হয় সে কাজে সফলতা আসবেই ইনশা-আল্লহ্।উপরের কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা ভাল্ভাবে পড়াশুনা করার আরও কিছু বিশেষ নিয়ম জানতে পারব যা একজন ছাত্র- ছাত্রীর জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন।

    Reply
  56. পড়াশোনায় ভালো করার জন্য নিয়ম মতো পড়লে শিক্ষার্থী ভালো করতে পারবে। অনেক উপকারি একটি কন্টেনট।

    Reply
  57. নিয়ম অনুযায়ী যে কোন কাজ করলে কাজটি সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং প্রতিটি কাজে সফলতা অর্জন করাটাও সহজ হয়।তেমনি শিক্ষার্থীরা যদি নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করে তাহলে ভালো ফলাফলের পাশাপাশি সফলতা অর্জনও সহজতর হয়।লেখক উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য পড়াশোনা করার নিয়ম গুলো অত্যন্ত সহজ ও সাবলীলভাবে তুলে ধরেছেন যা তাদের শিক্ষা জীবনে অনুসরণ করলে ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন।

    Reply
  58. পড়াশুনা যদি বুঝে করা যায় তবে সময় কম লাগে ও সহজে পড়া মনে থাকে। সেই সাথে একাধিক কাজ কাজের মধ্যেও একজন শিক্ষার্থী নিজে সংযুক্ত করতে পারে।

    Reply
  59. মাশাআল্লাহ ,অসাধারণ একটি কনটেন্ট পড়লাম। আমাদের সমাজে অনেকেই মনে করেন ,সারা দিন- রাত পড়ালেখা করলেই ভালো ফলাফল অর্জন করা যায়। অভিভাবকরাও সন্তানদের পড়াশুনা নিয়ে অতিরিক্ত চাপ দেয়। ফলে অনেক শিক্ষার্থী শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে যায়। কিভাবে পড়াশুনা করলে সফলতা অর্জন করা যায়, সেই কৌশল সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত নয়। কিছু কৌশল অবলম্বন করলে সহজেই সফলতা অর্জন করা যায়। যেমন: টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়ালেখা করা, সময় সম্পর্কে সচেতন থাকা, আত্মবিশ্বাস থাকা, রুটিন তৈরি করা এবং সে অনুযায়ী পড়ালেখা করা, প্রত্যেকটি বিষয় আনন্দ নিয়ে, বুঝে পড়ার চেষ্টা করা ইত্যাদি। অতিরিক্ত চাপ নিয়ে পড়ালেখা করলে, ভালো ফলাফল অর্জন করা যায় না বরং কৌশল অবলম্বন এর মাধ্যমে আনন্দের সাথে পড়ালেখা করা উচিত ।তাহলে ,জীবন সফল ও সুন্দর হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ। কনটেন্ট রাইটারকে ধন্যবাদ ,এমন একটি দরকারি কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  60. প্রত্যেকের পড়াশোনা করার নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন।অনেকে মনে করেন ভালো ফলাফলের জন্য সারাদিন পড়াশোনা করা দরকার।তবে তা সম্পূর্ণ ঠিক নয়।ভালো ফলাফলের জন্য পড়াশোনার কিছু নিয়ম আছে।যেমন:বুঝে পড়া,নিজে পড়ে অন্যকে তা শেখানো,বিরতি দিয়ে পড়া,পড়াশোনায় বাধা সৃষ্টি করে এমন জিনিস হাতের কাছে না রাখা,আত্নবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা,রুটিন করে পড়া ইত্যাদি।ভালো ফলাফলের জন্য অবশ্যই নিয়ম কওের পড়াশোনা করতে হবে।

    Reply
  61. পড়াশোনার পদ্ধতি একেকজনের একেকরকম, তবে ভালো ফলাফল পেতে সারাদিন পড়াশোনায় ব্যস্ত থাকা প্রয়োজন নয়। অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের উপর অতিরিক্ত চাপ না দিয়ে তাদের সক্ষমতা অনুযায়ী পড়াশোনার ব্যবস্থা করা। রুটিনমাফিক পড়াশোনা সময়ের মূল্যায়ন, মনোযোগ বৃদ্ধি, নিয়ম-শৃঙ্খলা ও সফলতা অর্জনে সহায়তা করে।

    Reply
  62. পড়াশোনার পদ্ধতি প্রতিটি ব্যক্তির জন্য আলাদা হতে পারে, কিন্তু একটি ভালো রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রুটিন অনুযায়ী যে কোন কাজ করলে কাজটি সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং প্রতিটি কাজে সফলতা অর্জন করাটাও সহজ হয়।তেমনি শিক্ষার্থীরা যদি রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করে তাহলে ভালো ফলাফলের পাশাপাশি সফলতা অর্জনও সহজতর হয়।পড়াশোনার বিষয়ে এত সুন্দর ভাবে কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  63. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই! কিন্তু সফল হওয়ায় চাবিকাঠি জানা নাই। প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না।
    পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।
    উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে, যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব।

    Reply
  64. জীবনে সবাই চায় ভালোভাবে পড়াশোনা করে সফলতার উচ্চশিখরে পৌঁছাতে।পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে।পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়ের সাথে যুগোপযোগী গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  65. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় পড়াশোনার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য। সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  66. যেকোনো কাজেরই একটি নিয়ম রয়েছে। নিয়মের বাইরে গিয়ে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা খুব কমই আসে। তেমনি পড়াশোনারও একটি নিয়ম রয়েছে।পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। কিন্তু একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শেখা সম্ভব নয়। যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে সাথে রুটিন মেনে চলতে হবে সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে তাহলে সে সব জায়গায় সফল হবে ইনশাআল্লাহ । কন্টেন্ট টিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  67. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। কিন্তু একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শেখা সম্ভব নয়। পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে হলে কঠোর পরিশ্রমের সাথে রুটিন অনুযায়ী নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে পড়াশোনা করতে হবে। মোট কথা ভালো রেজাল্ট করতে হলে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর উচিৎ একটি সুন্দর রুটিন করে লেখাপড়া করা। এই রুটিনটির মধ্যে থাকতে হবে লেখাপড়া, বিনোদন, ধর্মীয় কাজ, খেলাধুলা, শরীরচর্চা ইত্যাদি। যদি একজন ছাত্র-ছাত্রী রুটিন তৈরী করে লেখাপড়া করে তাহলে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ সে করবে না। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক উপকার রয়েছে। যেমন- সময়কে মূল্যায়ন করতে শিখা, পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে,
    নিয়ম-শৃঙ্খলা শিখায়, পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হয়, সর্বোপরি সফলতা পেতে সাহায্য করে। কনটেন্টটিতে লেখক সুন্দর ভাবে ভালো রেজাল্ট সর্বোপরি জীবনে সফলতা পাবার জন্য রুটিন করে লেখাপড়ার বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছেন। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  68. পড়ালেখার বিষয়ে অনেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত স্কুল, কচিং, নিজের পড়ার টেবিলে, প্রাইভেট স্যারের কাছে পড়া নিয়েই পড়ে থাকতে হবে। বর্তমানের অভিভাবকগণ ও ছেলেমেয়েদের পড়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন।
    কিন্তু বাস্তবিকভাবে একেকজনের পড়ার ধরন হওয়া উচিত একেকরকম। নিজের সময় ও মেধা বিবেচনা করে রুটিন তৈরি করে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে পড়াশোনা করা উচিত। মাশাআল্লাহ খুবই সুন্দর একটি কন্টেন্ট, ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  69. একজন শিক্ষার্থী মানে একজন পরীক্ষার্থী। আর একজন পরীক্ষার্থী সব সময়ই সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট টাই করতে চান। অর্থাৎ প্রথম দ্বিতীয় হতে চান। আর এই প্রথম দ্বিতীয় হওয়া বা ভালো রেজাল্ট করার জন্য তাকে অবশ্যই পড়ালেখা করতে হবে কারণ পড়ালেখার বিকল্প কিছুই নাই ভালো রেজাল্ট করার জন্য। এর ভিতরে কিছু শিক্ষার্থী অল্প পড়ালেখা করেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে, অনেকে আবার সারাদিন পড়ালেখা করেও খারাপ রেজাল্ট করে। কেউ সারাদিন পরে আবার কেউ সারারাত পড়ালেখা করে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সবাইকে একই রকম মেধা দিয়ে দুনিয়াতে পাঠাননি। তাই তাই প্রতিটা শিক্ষার্থী যদি নিয়মমাফিক রুটিন করে পড়ালেখা করেন এবং এই পড়ালেখার বিশেষ কিছু কৌশল অবলম্বন করেন তাহলে তারা সকলেই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারেন ইনশাআল্লাহ। উপরোক্ত কনটেন্টটিতে এই বিষয়ে খুব সুন্দর ও পরিচ্ছন্নভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর এই কনটেন্টটি পড়া প্রয়োজন ।

    Reply
  70. “পড়াশোনা করার নিয়ম” কন্টেন্টিতে আমার ভাল লাগার কিছু কথা:
    ইসলাম এবং চিকিৎসা শাস্ত্র রাত জাগাকে সমর্থন করে না।চোখে ঘুম নিয়ে কোন কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব হয়না।
    এক গুণীজনের মুখে শুনেছিলাম- ”রাত জাগে কারা, যারা চরিত্রহীন। চরিত্রবান লোকেরা কখনো রাত জাগে না। বরং তারা সকাল সকাল ঘুমিয়ে পড়ে আবার খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে প্রার্থনা সেড়ে পড়তে বসে”।

    Reply
  71. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের।একজন শিক্ষার্থী মানে একজন পরীক্ষার্থী। আর একজন পরীক্ষার্থী সব সময়ই সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট টাই করতে চান। অর্থাৎ প্রথম দ্বিতীয় হতে চান। আর এই প্রথম দ্বিতীয় হওয়া বা ভালো রেজাল্ট করার জন্য তাকে অবশ্যই পড়ালেখা করতে হবে কারণ পড়ালেখার বিকল্প কিছুই নাই ভালো রেজাল্ট করার জন্য। এর ভিতরে কিছু শিক্ষার্থী অল্প পড়ালেখা করেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে, অনেকে আবার সারাদিন পড়ালেখা করেও খারাপ রেজাল্ট করে। কেউ সারাদিন পরে আবার কেউ সারারাত পড়ালেখা করে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সবাইকে একই রকম মেধা দিয়ে দুনিয়াতে পাঠাননি। তাই তাই প্রতিটা শিক্ষার্থী যদি নিয়মমাফিক রুটিন করে পড়ালেখা করেন এবং এই পড়ালেখার বিশেষ কিছু কৌশল অবলম্বন করেন তাহলে তারা সকলেই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে পারেন ইনশাআল্লাহ। উপরোক্ত কনটেন্টটিতে এই বিষয়ে খুব সুন্দর ও পরিচ্ছন্নভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর এই কনটেন্টটি পড়া প্রয়োজন ।

    Reply
  72. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা আর ও অনেক কিছু শেখে যেমন কুরআন ,নাচ ,গান, আর্ট ইত্যাদি। একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শিখে পড়াশোনায় ভালো করা সম্ভব নয়। তাই কিভাবে রুটিন মেনে আত্মবিশ্বাস এর সাথে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হয় এই কন্টেন্ট টিতে সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যা যেকোনো শিক্ষার্থীর উপকারে আসবে।

    Reply
  73. লক্ষ্য অর্জনের জন‍্য নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী পড়াশুনা করা উচিত। একটানা পড়াশুনা করলে মনযোগ নষ্ট হয় তাই পড়ার মাঝে বিরতি রাখতে হয়। মুখস্থ‍্য পড়ার চেয়ে বুঝে পড়া উত্তম। আর ভালো কিছু নিজে শিখে অন‍্যকে শিখানো ভালো। জ্ঞান এবং দান এই দুটো জিনিস দিলে কখনো কমে না বরং বাড়ে। এছাড়াও এই কনটেন্ট পাঠ করলে আরো অনেক কিছু জানা যাবে যা মোটামুটি নিজের বা পরিবারের অন‍্যদের কাজে আসবে।

    Reply
  74. আমাদের কিছু নিয়ম অনুসরন করেই পড়াশোনা করা উচিত। তারমধ্য পরিকল্পনা বা রুটিন করে পড়া সবচেয়ে কার্যকরি উপায়। আর পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে হলে কঠোর পরিশ্রমের সাথে রুটিন অনুযায়ী নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে বুঝে মজা করে পড়াশোনা করতে হবে। তবেই ভালো ফলাফল করা যায়। প্রতিটি শিক্ষার্থীর এই কনটেন্টটি পড়া প্রয়োজন ।

    Reply
  75. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।এ কন্টেন্ট টি পড়লে আত্মবিশ্বাস তৈরী করা যাবে কিভাবে রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা যাবে। লেখক সুন্দর করে বুজিয়ে দিয়েচেন এ কন্টেন্টর মধ্যে।

    Reply
  76. কখনো অন্য অনুযায়ী পড়ালেখা করে ভালো করা যায় না পড়ালেখা করার নিজের কাছে নিজের নিয়ম অনুযায়ী সবসময় নিজে নিয়ম তৈরি করে পড়ালেখা করা উচিত। মজার সাথে পড়াই পড়ালেখা করার প্রধান উপায়। লেখক এই কনটেন্ট টি যথার্থ।

    Reply
  77. সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করলে ,পড়াশোনাকে সহজ মন হবে ,পাশাপাশি ফলাফলও ভালো হবে। এই লেখাটিতে পড়াশোনার কিছু নিয়ম দেয়া আছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উভয়ের জন্যই লেখাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  78. পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া কমপ্লিট হয়।কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে পড়ার নিয়মগুলো তুলে ধরা হয়েছে।এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থী সফল হতে পারবে ইনশাআল্লাহ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  79. পড়াশোনা করে সফলতা অর্জন ও ভালো রেজাল্ট করার জন্য নিয়ম করে পড়াশোনা করার কোন বিকল্প নেই। রুটিন করে পড়লে পড়াশোনা কোন প্রেসার মনে হয় না। পড়াশোনার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করলে পড়াশোনার পাশাপাশি ও অনেক কিছু শেখা যায়।এই কনটেন্টটি থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশোনা করার নিয়ম খুব সুন্দর ভাবেই জানতে পারবে বুঝতে পারবে। লেখককে ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  80. পড়াশোনা এমন একটি বিষয় যা প্রত্যেককে একটি লক্ষ্য নিয়ে শুরু করতে হয়। লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য ভালোভাবে পড়ালেখা করতে হয়। ভালো পড়ালেখার জন্য প্রয়োজন সঠিকভাবে পড়ালেখা করা এবং রুটিন অনুযায়ী করা। উপরোক্ত কনটেন্টি পরে আমার খুব ভালো লাগলো। এখানে অনেক সুন্দর করে বোঝানো হয়েছে কিভাবে পড়াশুনা করতে হবে এবং লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে।
    আশা করছি এই কনটেন্টি পড়ে সবার ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন।এই রকম আসাধারণ একটি কনটেন্ট লেখার জন্য কনটেন্ট এর লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  81. পডাশুনা করার সময় অবশ্যই কিছু নিয়ম পালন করতে হয়। পড়ার সঠিক নিয়ম না জানলে শুধু পরিশ্রমই হবে ফলাফল আশানুরূপ হবে না। তাই প্রয়োজন সঠিক নিয়মাবলি।নিম্নোক্ত কন্টেন্টটিতে পড়ালেখার সঠিক নিয়ম গুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  82. শুধু পড়াশোনা করলেই হবেনা নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে হবে তাহলেই ভালো রেজাল্ট সম্ভব । উক্ত কন্টেন্টিতে ভালো ভাবে পড়াশোনার নিয়ম উল্লেখ করা হয়েছে । উক্ত নিয়মগুলো ভালো করে মেনে চললে ভালো রেজাল্ট সম্ভব ।

    Reply
  83. এক একজনের পড়াশোনা করার নিয়ম একেক রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।
    আমাদের প্রায় সবারই ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে করতে হবে। তারই জন্য সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।
    রুটিন তৈরী করে রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করা উচিৎ । রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়।

    Reply
  84. সকল শিক্ষার্থী চাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে।তাই ভালো রেজাল্ট করতে হলে নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে হবে তাহলেই ভালো রেজাল্ট সম্ভব ।রুটিন করে পড়লে পড়াশোনা কোন প্রেসার মনে হয় না। পড়াশোনার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করলে পড়াশোনার পাশাপাশি ও অনেক কিছু শেখা যায়। আার পড়াটা বুঝে পড়লে পড়া মনে থাকবে।পরীক্ষার সময় সহজেই রিভিশন করে নিতে পারবে।পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট ও আানতে পারবে।

    Reply
  85. আসলে পড়াশোনা করতে গেলে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়। শুধু সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকলেই পড়াশোনায় ভালো করা যায়না। উক্ত আর্টিকেলটিতে পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এই নিয়ম বা রুটিন গুলো অনুসরন করলে যে কেই ভালো ফলাফল করতে পারবে। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  86. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।এক একজনের পড়াশোনা করার নিয়ম একেক রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।ভালো পড়ালেখার জন্য প্রয়োজন সঠিকভাবে পড়ালেখা করা এবং রুটিন অনুযায়ী করা। উক্ত কন্টেন্টিতে ভালো ভাবে পড়াশোনার নিয়ম উল্লেখ করা হয়েছে । উক্ত নিয়মগুলো ভালোভালো করে মেনে চললে ভালো রেজাল্ট সম্ভব ।

    Reply
  87. পড়াশোনা তো সবাই করে। কিন্তু নিয়ম মেনে বুঝে পড়াশোনা আর কজনই বা করে। পড়াশোনা বিষয়ক যে দিকনির্দেশনা এই কনটেন্টিতে দেওয়া আছে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  88. পড়াশোনা আমাদের প্রতিটা মানুষের জন্য অপরিহার্য বিষয়। কারন এটি আমাদের একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌছাতে সাহায্য করে। তাই বলে কি সারাদিন পড়াশোনা করতে হবে?মোটেও তা নয়।কিন্তু বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক অভিভাবকদের ধারণা এটা।এজন্য তারা ছেলেমেয়েদের উপর চাপ প্রয়োগ করে থাকে যার কারনে অনেকেই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পরে।পড়াশোনার কিছু ধরন রয়েছে যা অনুসরণ করলে এবং রুটিন অনুযায়ী পড়লে খুব সহজেই ভালো করা যায়। এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে বর্ননা করা হয়েছে কন্টেন্টটিতে যা প্রত্যেক শিক্ষার্থী এমনকি অভিভাবকদের পড়া উচিত। সবশেষে অশেষ ধন্যবাদ লেখককে যিনি তার লেখার মাধ্যমে সবকিছু এত সহজভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। এটা অত্যান্ত শিক্ষনীয় একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  89. যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। না বুঝে বোকার মতো কোন কিছু শিখা উচিত নয়। আমরা অনেকেই মুখস্থ পড়াশোনা করি, বোঝার চেষ্টা করি না। যে কোন বিষয়কে আপনি যদি মুখস্থ করেন একটা সময় সেটা ভুলে যাবেন। আর যদি বুঝে পড়েন তবে সেটা কখনই ভুলবেন না। এ পদ্ধতিতে লেখাপড়া করলে পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং পড়াশোনার অনেক বিষয় জীবনের কোন না কোন সময় কাজে আসবে।উপরোক্ত কনটেন্টটিতে এই বিষয়ে খুব সুন্দর ও পরিচ্ছন্নভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি শিক্ষার্থীর এই কনটেন্টটি পড়া প্রয়োজন ।

    Reply
  90. সকলেই ক্লাশের ফাস্ট বয় হতে চায়, পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে চায়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সন্তানের চেয়ে অভিভাবকদের চাওয়া টা বেশি। এজন্য একেক জন একেক নিয়মে পড়াশোনা করে। আমরা মনে করি যে যত বেশি সময় ধরে পড়াশোনা করবে সে তত বেশি ভালো রেজাল্ট করবে। সেটা মোটেও ঠিক নয়। রুটিনমাফিক পড়াশোনা করলে অল্প সময় পড়াশোনা করেও ভালো রেজাল্ট করা যায়। শুধু পড়াশোনা কেন যে কোন কাজ রুটিনমাফিক করলে সহজেই সফলতা পাওয়া সম্ভব। এই কনটেন্ট থেকে পড়াশোনা করার ভালো কিছু নিয়ম জানতে পারলাম। ধন্যবাদ

    Reply
  91. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন
    আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন।এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  92. আর্টিকেলটি পড়ে খুব ভালো লেগেছে। লেখক বিভিন্ন ধরনের পড়াশোনার পদ্ধতি ও নিয়ম সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। বিশেষ করে, মুখস্থ বিদ্যা বর্জন করে বুঝে পড়ার গুরুত্ব, একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া, এবং ভোরবেলায় পড়াশোনার উপকারিতা খুব উপকারী লেগেছে। অভিভাবকদের জন্যে উপদেশগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদেরও এই আর্টিকেলটি পড়ার পরামর্শ দেবো, কারণ এটি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জনের জন্য কার্যকরী দিকনির্দেশনা প্রদান করে।

    Reply
  93. যে কোনো কিছুরই নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।নিয়মমাফিক করলে সবকিছুই ভালোভাবে করা যায়। এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক নির্দেশনা প্রদান করেছে। রুটিন অনুযায়ী চললে সফলতা আসবেই কারণ একেক জনের পড়াশোনার ধরন একেক রকম। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর আর্টিকেলটা উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  94. সব কিছুর একটা নিয়ম রয়েছে । তেমনি পড়াশোনার ও একটা নিয়ম রয়েছে।এই কন্টেন্টটি মাধ্যমে নিয়ম গুলো বুঝে নেওয়া সহজ হবে শিক্ষার্থীদের জন্য।

    Reply
  95. জীবনে উন্নতি করতে হলে পড়াশোনার গুরুত্ব অপরিসীম। সফল হওয়ার জন্য রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করতে হবে।
    এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অনেক উপকার হবে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  96. পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম আছে। সবাই পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করতে চায়। আমাদের পড়া উচিত আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে জেনে যা আমরা অর্জন করেছি। আমরা আমাদের জ্ঞান থেকে অর্জন করা ভাল জিনিস অন্যদের শেখানো উচিত। আমাদের অধ্যয়নের সময়ের মধ্যে বিরতি নেওয়া উচিত। আমরা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য সকালের সময় বেছে নিতে পারি। সময় বজায় রাখা পছন্দ করা উচিত । আমরা আমাদের জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারি।
    লেখক এটি সম্পর্কে সুন্দরভাবে উল্লেখ করেছেন।

    Reply
  97. ছোট বেলা থেকেই আমাদের পড়াশোনা করার জন্য চাপ দেয়া হয়। ভালো রেজাল্ট করতেই হবে এরকম মনোভাব সেট করে দেয়া হয়। কিন্তু আমরা এটা ভুলে যাই পড়াশোনার পাশাপাশি আরও বিভিন্ন দিকে বাচ্চাদের উৎসাহ দিতে হয়। তাছাড়া পড়াশোনা করার ও কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে। আমাদের পড়া উচিত আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে জেনে যা আমরা অর্জন করেছি। আমরা আমাদের জ্ঞান থেকে অর্জন করা ভাল জিনিস অন্যদের শেখানো উচিত। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন। সব কিছুর একটা নিয়ম রয়েছে । তেমনি পড়াশোনার ও একটা নিয়ম রয়েছে। নিয়মমাফিক করলে সবকিছুই ভালোভাবে করা যায়। এই আর্টিকেলটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে খুব ভালো লেগেছে। লেখক বিভিন্ন ধরনের পড়াশোনার পদ্ধতি ও নিয়ম সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

    Reply
  98. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে বিভিন্ন মতভেদ রয়েছে। ভালো রেজাল্টের জন্য একেক শিক্ষার্থী একেক নিয়মে পড়াশোনা করে থাকে। কিন্তু সঠিক নিয়মে পড়াশোনা না করলে কখনোই ভালো রেজাল্ট আশা করা যায় না । পড়াশোনার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যেমন: মুখস্থ না করে বুঝে পড়ার চেষ্টা করা , একটানা না পড়ে মাঝে ছোট ছোট বিরতি দিয়ে পড়া , একটি বিষয় অনেক সময় ধরে না পড়ে আধা ঘন্টা পরপর বিষয় পরিবর্তন করে পড়া ইত্যাদি। উল্লেখিত নিয়ম গুলো ছাড়াও এই আর্টিকেলে পড়াশোনার আরও নিয়মের কথা বলা হয়েছে । তাই এই আর্টিকেল টি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

    Reply
  99. পড়ালেখার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে দেখা গেছে যে, একেক জনের পড়াশোনার নিয়ম একেক রকমের।অনেকেই মনে করেন, সারাদিন বা অল্প একটু পড়ালেখা করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এটা সত্য নয়। পড়ালেখার কিছু নিয়ম রয়েছে। যেমন: একটি রুটিন মেনে চলা, বুঝে পড়া, মুখস্থ করে না পড়া, বিরতি নিয়ে পড়া, নিজে যা পড়ে অন্যদের কেউ সেটা শেখানো, এতে পড়াশোনায় ভালো প্র‍্যাক্টিস হয়, আত্নবিশ্বাস নিয়ে পড়া ইত্যাদি। কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দরভাবে পড়ালেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সকল শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  100. একজন শিক্ষার্থী রুটিন অনুযায়ী প্রতিদিন পড়ালেখা করলে সেই শিক্ষার্থী সময়ের মূল্যায়ন করতে শিখে, নিয়ম শৃঙ্খলা শিখে, পড়াশোনায় অনেক মনোযোগী হয়ে ওঠে এবং পড়াশুনার রেজাল্ট ভালো হয়। যারা রুটিন অনুযায়ী নিজের জীবনকে পরিচালিত করে তারা জীবনে একটা বড় সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়।
    লেখক এই আর্টিকেলে খুব সুন্দর করে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন কিভাবে পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফল করা যায়।

    Reply
  101. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।রুটিন করে পড়লে পড়াশোনা কোন প্রেসার মনে হয় না। পড়াশোনার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করলে পড়াশোনার পাশাপাশি ও অনেক কিছু শেখা যায়।এই কনটেন্টটি থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশোনা করার নিয়ম খুব সুন্দর ভাবেই জানতে পারবে বুঝতে পারবে। লেখককে ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  102. উক্ত কন্টেনটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ | নিয়ম মেনে যে কাজই করা হোক, ইনশাআল্লাহ সফলতা সেখানে আসবেই। এতো সুন্দর করে আলোচনা করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ |

    Reply
  103. বর্তমান যুগে মানুষের মধ্যে ধারণা হচ্ছে ভালো রেজাল্ট করলেই ভালো ছাত্র-ছাত্রী হওয়া সম্ভব। ভালো রেজাল্ট বাহিরেও বর্তমান অভিভাবকগণরা সন্তানদের বিভিন্ন শিক্ষায় পারদর্শী করতে গিয়ে সন্তানদের জীবনে দুর্বিষহ করে তোলে। এর জন্য ছাত্র-ছাত্রীতে যা ভালো লাগে তা করতে দেওয়া। এবং ভালো রেজাল্ট করার জন্য কিছু টেকনিক এপ্লাই করলেই ভালো কিছু করা সম্ভব। যেমন : ভোরে উঠা, খেলা বা মজার মাধ্যমে পড়াশোনা পরিবেশ গড়ে তোলা, লক্ষ্য নির্ধারণ করা, অধ্যাবসায় হওয়া, ধৈর্য ধারণ করা ইত্যাদি মাধ্যমে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব।

    Reply
  104. নিয়ম মেনে পড়াশোনা করলে পড়াশোনা আনন্দদায়ক হবে । লেখাপড়া শুধুমাত্র পরীক্ষায় পাশের জন্য নয় ভালো মানুষ হওয়ার জন্য করতে হবে। আর্টিকেলটিতে পড়াশোনা করার বিভিন্ন নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  105. পড়াশোনা একেকজনের একেক রকমের হয়ে থাকে।পড়াশোনা শুধু মাত্র ভালো রেজাল্ট করার জন্য করলেই হবে। নিজের জীবনে প্রয়োগ করে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। পড়াশোনা করার ও কিছু কৌশল বা নিয়ম রয়েছে। সে অনুযায়ী পড়লে জীবনে সফল হওয়া সম্ভব।

    Reply
  106. যেকোনো কাজকে সুন্দর ও ফলপ্রসু
    করতে হলে নিয়ম অনুযায়ী করতে হয়। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও তাই। পড়াশোনা না বুঝে নিয়মানুযায়ী না করলে কখনোই ভালো রেজাল্ট সম্ভব হয়না। এই আর্টিকেলে পড়াশোনার সঠিক নিয়মগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে। এই নিয়মগুলি মেনে পড়াশোনা করলে নিশ্চিত ভালো রেজাল্ট সম্ভব ইন শা আল্লাহ্।

    Reply
  107. জীবনে বড় কিছু হতে হলে সবার আগে শিক্ষা অর্জন করতে হবে, সফলতা অর্জন করতে হলে প্রথমে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। কোন কিছু শেখার প্রথম ধাপ হলো নিয়ম মেনে পড়াশোনা করা। যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা বুঝে পড়তে হবে, লেখাপড়ায় মনোযোগ ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত থাকতে হবে। কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা ভাল্ভাবে পড়াশুনা করার আরও কিছু বিশেষ নিয়ম জানতে পারব যা একজন ছাত্র- ছাত্রীর জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন।

    Reply
  108. রুটিন তৈরী করে পড়ো তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে।যা শিখেছো তা অন্যকে শিখাও এই পদ্ধতিটি নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি বা পড়াশোনায় ভালো করার জন্য খুবই কার্যকরী পদ্ধতি। পৃথিবীতে দুটি জিনিস বিতরণ করলে তা অধিক পরিমানে বৃদ্ধি পায়। ১) জ্ঞান বা শিক্ষা এবং ২) দান-সদাকাহ্।
    অপরকে শিখাতে হলে নিজেকেও শিখতে হয়। যতো পড়বেন, ততো শিখবেন।

    Reply
  109. পড়াশোনা করে সফলতা অর্জন করতে সবাই চাই। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস অবশ্যই থাকতে হবে।একটু খেয়াল করলে দেখা যায় এক একজনের পড়ার ধরন এক এক রকম,কেউ সারাদিন পড়ার মাঝে আনন্দ পাই আর কেউ বা অল্প পড়ার মাঝে আনন্দ পাই,
    মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।যেমন- বুঝে পড়া,বুঝে পরলে সেগুলো সারাজীবন মনে থাকবে আর মুখস্থ করলে তা কোন কাজে আসবে না,কিছু কিছু ক্ষেত্রে টেকনিক অবলম্বন করতে হবে যদি পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে চাও
    যেমন:
    একটি পড়ার রুটিন তৈরি করা,যতটুকু পড়েছো তা লিখা,মুখস্থ করা বাদ দেওয়া,যা পড়েছো তা ভালো শেখে অন্যকে শেখানো, একটানা না পড়ে তা বিরতি দিয়ে পড়া,অনেকক্ষণ একটি বিষয় না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া,রাত জেগে পড়াশোনা না করা,ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা, আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা, লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিষ হাতের কাছে বা পড়ার রুমে না রাখা,আনন্দ বা মজা করে পড়াশোনা করা,মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করা ইত্যাদি। এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে,ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর করে কনটেন্টি সাজিয়ে লেখার জন্য।

    Reply
  110. যদি রুটিন তৈরী করে পড়ো তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এই কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  111. আমরা প্রত্যেকেই কমবেশি পড়াশোনা করে থাকি। সবার পড়াশোনা করার ধরন এক নয়।অনেকেরই হয়তো পড়াশোনা করার সঠিক নিয়ম/ কিভাবে পড়লে ভালো রেজাল্ট আশা করা যায় সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই। এই আর্টিকেলটিতে সুন্দরভাবে পড়ার নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে দেখতে পারেন

    Reply
  112. প্রবন্ধটিতে খুবই চমৎকার ভাবে পড়াশোনা করার নিয়ম বর্ননা করা হয়েছে।
    পড়াশোনা বলতে অনেকেই মনে করে থাকে সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকা।সারাদিন পড়াশোনা করা।অনেক অভিভাবক ও এটি মনে করে থাকেন।কিন্তু এই কন্টেন্ট টি পড়লে আমরা খুব ভালো ভাবে বুঝতে পারবো কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে। কিভাবে খুব সহজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। এই প্রবন্ধ টি খুবই উপকারী ছাত্রছাত্রীদের জন্য।

    লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  113. সৃষ্টিকর্তা সকল মানুষকে সমান মেধা দিয়ে পাঠিয়েছে কিন্তু তার সঠিকভাবে ব্যবহার না করার কারনে পিছিয়ে পড়ে। এবং প্রত্যক মানুষের মধ্যে কিছু প্রতিভা রয়েছে, যার কারনে একজন অন্যজন থেকে এগিয়ে আছে।বর্তমানে তো পড়ার নতুন কারিকুলামে চাপে আছে ছাএছাএী, তার পাশাপাশি অন্যান্য বিষয় নিয়ে ও অভিভাবকরা আরো বেশি চাপ সৃষ্টি করছে সন্তানের উপর। আমাদের অনেকে ধারনা ফাস্ট হতে হলে শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।শুধু প্রাইভেট কোচিং করলে হবে না প্রয়োজন সঠিক নিদের্শনা অথবা রুটিন তৈরি। যদি সঠিক রুটিন নিয়মানুযায়ী পড়াশোনা করা হয় তাহলে যেকোন স্টুডেন্ট ভালো ফলাফল করতে সক্ষম হবে।এ আর্টিকেলটিতে খুব গুছিয়ে পড়াশোনা নিয়ম সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে যা ফলো করলে শিক্ষার্থীরা ভালো রুটিন তৈরি করতে পারবে।

    Reply
  114. পড়াশোনার নিয়ম সবার ক্ষেত্রে ভিন্ন হলেও সুনির্দিষ্ট রুটিন মেনে চলা ভালো ফলাফল পেতে সাহায্য করে। সারাদিন পড়াশোনায় ডুবে না থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী পড়া উচিত। রুটিন ছাড়া সময় নষ্ট হয়, মনোযোগ কমে এবং রেজাল্ট খারাপ হয়। রুটিন মেনে চললে সময়ের মূল্যায়ন, মনোযোগ বৃদ্ধি, নিয়ম-শৃঙ্খলা শিখা, এবং ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়, যা সফলতা পেতে সাহায্য করে।

    Reply
  115. পড়াশোনার ক্ষেত্রে একেকজনের ধরন একেক রকম। তবে সকালের লক্ষ্য একই। সকলেই চায় সফলতা অর্জন করতে। আর সফলতা অর্জন করার অন্যতম শর্ত হচ্ছে আত্মবিশ্বাস এবং রুটির মাফিক জীবনযাপন। শুধু পড়াশোনা নয় যে কোনো কাজ রুটিন মাফিক করলে কাজের গতি বৃদ্ধি হয় এবং সফলতা পাওয়া যায়।

    Reply
  116. যেকোনো কাজেই সফলতা অর্জন করতে সঠিক গাইডলাইন খুবই জরুরি। তেমনই পড়াশোনার ক্ষেত্রে ও সঠিক গাইডলাইন খুবই প্রয়োজন।

    Reply
  117. “আমি সব পারবো বা আমার সন্তান সব পারবে, সব শিখবে” এই প্রতিযোগিতায় গা না ভাসিয়ে যদি রুটিন মাফিক নিয়ম মেনে কেউ পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজকর্ম করে তবে সে যেমন সময়ের প্রতি যত্নশীল হবে, তেমনি পড়াশোনাও ভালো করবে এবং তার অন্যান্য কাজ গুলোতেও দেখা যাবে সে অনেক ভালো করছে। সর্বোপরি দেখা যাবে সে বাস্তব জীবনে সফলতা লাভ করছে। “পড়াশোনা করার নিয়ম” টপিকটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। শুধু শিক্ষার্থীই না আসলে সবার জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এখান থেকে আমরা শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতা এবং সঠিক সময় সঠিক কাজটি সঠিকভাবে করার দিক নির্দেশনা পেতে পারি।

    Reply
  118. একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকর পোস্ট। এতে পড়াশোনার সঠিক পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা ছাত্রদের জন্য অনেক উপকারী হবে। নিয়ম মেনে পড়ার পরামর্শ এবং বিভিন্ন টিপস দেওয়া হয়েছে, যা সাফল্যের পথে ছাত্রদেরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

    Reply
  119. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।
    যদি রুটিন তৈরী করে পড়া যায় তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে।

    Reply
  120. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না।পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকর পোস্ট। এতে পড়াশোনার সঠিক পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা ছাত্রদের জন্য অনেক উপকারী হবে। নিয়ম মেনে পড়ার পরামর্শ এবং বিভিন্ন টিপস দেওয়া হয়েছে, যা সাফল্যের পথে ছাত্রদেরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  121. পড়াশোনা করার নিয়ম- পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।

    আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।
    শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়।

    যদি রুটিন তৈরী করে পড়ো তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে। যেমন-

    ক) সময়কে মূল্যায়ন করতে শিখায়।

    খ) পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে।

    গ) নিয়ম-শৃঙ্খলা শিখায়।

    ঘ) পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হয়।

    ঙ) সর্বোপরি সফলতা পেতে সাহায্য করে

    Reply
  122. একজন ভালো ছাত্রকে অবশ্যই রুটিন অনুযায়ী পড়াশুনা করতে হবে তবেই সে জীবনের সফলতা অর্জন করতে পারবে। তাই একবার হলেও পড়া উচিত সকল ছাত্র-ছাত্রীদের এই কনটেন্টি।

    Reply
  123. আসসালামু আলাইকুম প্রথমে লেখক কে ধন্যবাদ জানাই যে উপরে কনটেন্টটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একজন ভালো ছাত্র ছাত্রী রুটির মাপি পড়তে হবে সে জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবে তাই উপরে কন্টেন্ট টা পরে আশা করি আর কোন সমস্যায় থাকবে না পড়ালেখা নিয়ে ইনশাল্লাহ।

    Reply
  124. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না।আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।
    পড়াশোনার ক্ষেত্রে সফল হতে চাইলে আত্মবিশ্বাস এর পাশাপাশি কিছু নিয়মনীতি অনুসরণ করতে হবে।নিয়মিত, পরিকল্পিত, এবং সুশৃঙ্খল উপায়ে পড়াশোনা করতে হবে।পড়াশোনার সময় সুস্থ জীবনযাপনের পাশাপাশি সঠিক পরিবেশ ও নিয়ম মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  125. সারাদিন পড়াশোনায় ডুবে না থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী পড়া উচিত। রুটিন ছাড়া সময় নষ্ট হয়, মনোযোগ কমে এবং রেজাল্ট খারাপ হয়। রুটিন মেনে চললে সময়ের মূল্যায়ন, মনোযোগ বৃদ্ধি, নিয়ম-শৃঙ্খলা শিখা, এবং ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়, যা সফলতা পেতে সাহায্য করে।এই কন্টেন্ট টি পড়লে আমরা খুব ভালো ভাবে বুঝতে পারবো কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে। কিভাবে খুব সহজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। এই প্রবন্ধ টি খুবই উপকারী ছাত্রছাত্রীদের জন্য।

    লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  126. অনেক স্টুডেন্ট এবং অনেক বাবা মাই মনে করেন ভালো রেজাল্ট মানেই সারাদিন রাত পড়াশোনার মধ্যে থাকা।এটি একদমই ভুল ধারনা।ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই আমাদের একটি রুটিন মাফিক পড়ালেখা করতে হবে। তা কিভাবে সেটি খুবই সুন্দরভাবে এই লেখাটিতে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  127. একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
  128. পড়াশোনা আমাদের সকলেরই জন্য অপরিহার্য বিষয়। পড়াশুনা এমন একটি বিষয় যা প্রত্যেকটা মানুষের একটি লক্ষ্য নিয়ে শুরু করতে হয় পড়াশোনায় মনোযোগ দিয়ে ধরে রাখতে কিছুই স্মার্ট অভ্যাস ও কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অল্প সময়ে পড়াশোনা করলেও ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব। এ কনটেন্টেটি পড়াশোনা করার নিয়ম গুলো অনেক সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  129. সবার আগে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ান৷ আত্মবিশ্বাস বাড়ালে যেকোন কঠিন কাজই সহজ মনে হবে। নিজের উপর আস্থা রাখবেন৷ ‘পারব না, হবেনা’ এসব বারবার ভাবলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।
    পড়াশোনার ক্ষেত্রেও তাই। বারবার যদি ফেল করার টেনশন করতে থাকেন, তাহলে আপনার আত্মবিশ্বাস কমবে। কাজেই আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর চেষ্টা করুন সবার আগে।

    Reply
  130. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন। এই কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  131. আমরা পড়াশোনা করে সফল হতে চাই ।কিন্তু দেখা যায় একই নিয়মে সবাই পড়ালেখা করে না ।একেকজনের পড়ালেখার নিয়ম একেক রকম হয়ে থাকে ।কেউ কম পড়ালেখা করে বা কেউ বেশি বা মোটামুটি ।দিন শেষে সবাই চায় সফল হতে ।আমরা যদি কিছু নিয়ম ফলো করে পড়ালেখা করি, তাহলে আমাদের পড়ালেখা ও সহজ হয় ও দিনশেষে সফলতা আসে তেমনি কিছু নিয়ম আর্টিকেলটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

    Reply
  132. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। পড়াশোনা নিয়ম অনুসরণ করে করলে ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব। পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে হলে কঠোর পরিশ্রমের সাথে রুটিন অনুযায়ী নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে বুঝে মজা করে পড়াশোনা করতে হবে। তবেই ভালো ফলাফল করা যায়।

    Reply
  133. পড়াশোনা তো সবাই করে। কিন্তু নিয়ম মেনে বুঝে পড়াশোনা আর কজনই বা করে। পড়াশোনা বিষয়ক যে দিকনির্দেশনা এই কনটেন্টিতে দেওয়া আছে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয় শুধু স্টুডেন্টরাই নয় তাদের পিতা-মাতাকেও এই কনটেন্টটি ফলো করা উচিৎ।

    Reply
  134. শিক্ষা জীবনে পড়ালেখার কোনো বিকল্প নেই। সবাই চায় ভালো ফলাফল করতে। এর জন্য শুধু পড়ালেখা করলে হবে না, সঠিক নিয়ম মেনে পড়ালেখা করতে হবে। যেমন -রুটিন তৈরি করে পড়া,মনোযোগের সহিত পড়া,বুঝে পড়া,পড়ার সময় শুধুই পড়া – অন্য কাজ না করা,পড়ার রুমকে পড়ার উপযোগী করে তোলা ইত্যাদি।

    লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  135. প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীই চায় পড়াশোনা করে জীবনে সফলতা অর্জন করতে। আর অভিভাবকগণ ও চায় তাদের সন্তানরা যেন ক্লাসের ফার্স্ট বয় হয়। তবে সফলতার চূড়ান্ত শাখায় পৌঁছাতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও অধিক পড়াশোনা করতে হবে। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে সহজেই জীবনে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। গবেষণায় দেখা যায় একেকজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনার নিয়ম একেকরকম। তবে পড়াশোনার ক্ষেত্রে যদি সঠিক কিছু নিয়ম মানা যায় তাহলে সহজেই অধিক পড়াশোনা করা যায়। তন্মধ্যে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া, শৃঙ্খলা মানা, সময়ের প্রতি যত্নশীল হওয়া, আত্মবিশ্বাসী হওয়া, বিরতি দিয়ে পড়া এবং রুটিন অনুসারে পড়াশোনা করা ইত্যাদি। আবার অধিক পড়াশোনা করতে গিয়ে যেন অধিক রাত জাগা না হয়। কেননা,গুরুজনরা বলেছেন রাত জাগে চরিত্রহীনরা। মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি কন্টেন্ট। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করার জন্য। আশাকরি অনেকেই উপকৃত হবেন।

    Reply
  136. পড়াশোনা ছাড়া বর্তমান সময়ে কারো কোন মূল্য নাই। সেই পড়াশোনা যদি হয় নড়বড়ে তাহলে তো আর কথায় নাই।তাই নড়বড়ে পড়াশোনা বাদ দিয়ে পড়াশোনার মতো পড়াশোনা করতে হবে।পড়াশোনার মতো পড়াশোনা করতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় যার মাধ্যমে ভালো রেজাল্ট করা যায়। আজকের এই কন্টেন্ট থেকে কোন নিয়মে পড়াশোনা করলে নিজেকে একজন ভালো শিক্ষার্থী হিসেবে আবিষ্কার করতে পারব তাই জানতে পারব।আশা করি সবার উপকারে আসবে।তাই সবাইকে একবার হলে ও পড়ার অনুরোধ রইল

    Reply
  137. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। সারাদিন পড়াশুনার মধ্যে ডুবে না থেকে রুটিন মাফিক পড়া ভালো, ফলাফল ভালো করতে চাইলে রুটিন মেনে পড়তে হবে তাহলেই অবশ্যই ভালো ফলাফল সম্ভব।
    আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো তাহলে যেকোন কঠিন কাজ সহজ হয়ে যায়। নিয়ম অনুসারে পড়াশোনা অনেকেরি অজানা। তাই কনটেন্টটি অনেকেরই উপকারে আসবে লেখককে অনেক ধন্যবাদ ।

    Reply
  138. “পড়াশুনার সঠিক নিয়ম “আর্টিকেলটি আমাদের প্রজন্মের অভিভাবক ও ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সঠিক নিয়ম না জানার কারণে অনেক বিপদে পড়ি যার দরুন ফলাফল অকালে পড়াশুনা থেকে ঝড়ে পড়া।সঠিক নিয়ম জেনে পড়াশুনা করলে ইনশাআল্লাহ ভালো ফলাফলের পাশাপাশি জ্ঞান অর্জন অর্জন করা সম্ভব।এই আর্টিকেলে পড়াশোনার সঠিক দিক নির্দেশনা উপস্থাপনা করেছেন লেখক।ধন্যবাদ লেখক এই বিষয়টি সম্পর্কে সকলকে অবগত করার জন্য।

    Reply
  139. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয়/গার্লস হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। পড়াশোনার সঠিক নিয়মই আমরা অনেকে জানিইনা। আবার বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তক পড়াশোনার পাশাপাশি আরো অনেক বিষয় যেমন- কুরআন পড়া ,নাচ ও গান , বাঁদ্যযন্ত্র বাজানো, অভিনয়, কম্পিউটার এবং কুংফু শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে একজন মানুষের পক্ষে কি একই সময়ে এতো কিছু শিখা সম্ভব হবে? হ্যাঁ অবশ্যই সম্ভব হবে যদি আমরা পড়াশোনার সঠিক নিয়ম জানতে পারি এবং এমনভাবে রুটিন তৈরী করতে পারি যাতে প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। আর এই নিয়ম-কানুনগুলো লেখক এই কনটেন্টের মধ্যে খুব সহজভাবে তুলে ধরেছেন। আশা রাখি এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে প্রতিটি শিহ্মার্থীই পড়াশোনাই সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি অভিভাবকদের স্বপ্ন পূরণ করতেও সহ্মম হবে।

    Reply
  140. পড়াশোনা করার পদ্ধতি সবার নিজস্ব। কেউ সারাদিন পড়ে, কেউ সারারাত পড়ে। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।তবে সারাদিন পড়াশোনায় ডুবে না থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী পড়া উচিত। রুটিন অনুসরণ করলে সময়কে মূল্যায়ন করতে শিখা যায় এবং পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। এটি পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করতে সাহায্য করে। এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  141. একটি ভালো রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  142. শুধু মুখস্থ করলেই বা সারাদিন রাত লাগামছাড়া পড়লেই যে পড়া অন্তকরন হয়না এই তথ্যসমৃদ্ধ দিকনির্দেশনামূলক লেখাটি পড়ে সেটা উপলদ্ধি করা গেলো। বিশেষত আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের একটা সুবিশাল অংশ রাত জেগে পড়ে স্বাস্থ্য নষ্ট করে। অপরদিকে রাত জাগার কারনে ফজরে উঠতে পারেনা। হাদীস থেকে আমরা ফজরের পরের বরকতে পরিপূর্ণ সময়ের কথা জানি। এই সময়ের বারাকাহ্ থেকেও তারা হয় বন্ঞিত। তাছাড়া আধুনিক বিজ্ঞানের নানা গবেষণা থেকে জানা যায়, মাঝরাত অর্থাৎ তাহাজ্জুদের ওয়াক্ত হতে শুরু করে
    ফজরের পরের সময়টুকু পর্যন্ত মানুষের ব্রেইন সবচেয়ে একটিভ থাকে এবং স্মৃতিশক্তি তুখোড় কাজ করে। অথচ না জানার কারনে হাজার হাজার শিক্ষার্থী উল্টোপথে চলে স্বাস্থ্য নষ্ট করসে, পড়াশোনাও এগুতে পারছেনা। এগুলো ছাড়াও আরো অনেকগুলো যৌক্তিক পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেছেন লেখক। শিক্ষার্থীদের এই আর্টিকেলটি ফলো করার অনুরোধ থাকলো।

    Reply
  143. সবকিছুর যেমন নিয়ম রয়েছে তেমনি পড়াশোনা করারও নিয়ম রয়েছে। পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রম করার চেয়ে সময় মত সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফল লাভ করা সম্ভব। এই আর্টিকেলে সেই নিয়মগুলো সহজ ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  144. পড়াশোনা করার নিয়ম নিয়ে লেখাটি লিখা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  145. বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বাচ্চারা পড়াশোনা করতে অমনোযোগী হয়ে ওঠে। বাচাদের উপর এরকম চাপ সৃষ্টি একদম ঠিক নয়। যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। না বুঝে পড়াশোনা করলে ,বোঝার চেষ্টা না করে পড়াশোনা করলে সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়। সফলতা পেতে হলো কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হয়। ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া, রাত জেগে পড়াশোনা না করা ,আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা, এসব নিতিমালা মেনে পড়াশোনা করলে সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি অভিভাবকদের স্বপ্ন পূরণ করতেও সহ্মম হবে।

    Reply
  146. সবকিছুই কোনো না কোনো নিয়মের মধ্যে দিয়ে চলে। পড়াশোনাও এর ব্যতিক্রম নয়। তবে একেক জনের পড়ার নিয়ম একেক রকম। পড়াশোনার বেশ কিছু নিয়মের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো :
    মুখস্ত না করে বুঝে পড়া, বিরতি দিয়ে পড়া, একটানা একই বিষয় না পড়ে অন্য সাবজেক্ট পড়া, রাত জেগে না পড়ে ভোরে পড়াশোনা করা, আত্মবিশ্বাস এবং টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়া, মনোযোগ দিয়ে পড়া এবং রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা ইত্যাদি। নিয়মমাফিক পড়াশোনা করলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।

    Reply
  147. সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা খুবই জরুরি।পড়ালেখার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে দেখা গেছে যে, একেক জনের পড়াশোনার নিয়ম একেক রকমের।অনেকেই মনে করেন, সারাদিন বা অল্প, পড়ালেখা করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এটা সত্য নয়। পড়ালেখার কিছু নিয়ম রয়েছে।
    উল্লেখযোগ্য হলো :
    মুখস্ত না করে বুঝে পড়া, বিরতি দিয়ে পড়া, একটানা একই বিষয় না পড়ে অন্য সাবজেক্ট পড়া, রাত জেগে না পড়ে ভোরে পড়াশোনা করা, আত্মবিশ্বাস এবং টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়া, মনোযোগ দিয়ে পড়া এবং রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা ইত্যাদি।
    আর্টিকেলে সেই নিয়মগুলো সহজ ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  148. সব কাজের একটি নিয়ম রয়েছে নিয়মের বাইরে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা আসেনা। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই জরুরী। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন। কন্টেনটি পড়ে খুবই প্রয়োজনীয় বিষয় জানতে পারলাম । লেখক সুন্দর ভাবে পড়াশোনার পদ্ধতি ও নিয়ম ব্যাখ্যা করেছেন। বিশেষ করে মুখস্থ বিদ্যা পরিহার করে বুঝে পড়ার গুরুত্ব। একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া এবং ভোর বেলায় পড়াশোনার উপকারিতা খুব ভালো লেগেছে। অভিভাবকদের জন্যে এই উপদেশগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকল শিক্ষাথীর এই কন্টেনটি পড়া খুবই জরুরী কারণ এটি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা প্রদান করে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন
    একটি কনটেন্ট সবার মাঝে উপহার দেযার জন্য।

    Reply
  149. প্রতিটি কাজ যদি নিয়ম কানুন মেনে করা যায় তাহলে সেখানে সফলতার সম্ভাবনা থাকে অনেক বেশি। আমরা যারা স্টুডেন্ট তাদের লক্ষ্য থাকে সবার চেয়ে ভালো কিছু করার।সে লক্ষ্যে যদি আমরা নিয়ম কানুন অনুসরণ করে পড়াশোনা করি তাহলে আশা রাখা যায় ভালো কিছু হবে। নিম্নোক্ত কন্টেন্টটি পড়লে আরও ভালো ভাবে সব কিছু বুঝতে পারবেন আশা করি।

    Reply
  150. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয়/গার্লস হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। পড়াশোনার নিয়ম একেকজনের একেক রকম।পড়াশোনার জন্য দরকার হয় আত্নবিশ্বাস ও সঠিক রুটিন। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তক পড়াশোনার পাশাপাশি আরো অনেক বিষয় যেমন- কুরআন পড়া ,নাচ ও গান , বাঁদ্যযন্ত্র বাজানো, অভিনয়, কম্পিউটার এবং কুংফু শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে একজন মানুষের পক্ষে কি একই সময়ে এতো কিছু শিখা সম্ভব হবে? হ্যাঁ অবশ্যই সম্ভব হবে যদি আমরা পড়াশোনার সঠিক নিয়ম জানতে পারি এবং এমনভাবে রুটিন তৈরী করতে পারি যাতে প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। আর এই নিয়ম-কানুনগুলো লেখক এই কনটেন্টের মধ্যে খুব সহজভাবে তুলে ধরেছেন। আশা রাখি এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে প্রতিটি অভিভাবক -শিক্ষার্থীর সাফল্য অর্জনের জন্য সক্ষম হবে।লেখক যেভাবে উল্লেখ করেছেন এভাবে অনুশীলন করলে একজন শিক্ষার্থীর চাপ পরবে না। অভিভাবকদের স্বপ্ন পূরণ হবে।

    Reply
  151. আমাদের প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।এটা কিন্তু সঠিক না। আমরা সঠিক নিয়ম না জানার কারণে অনেক বিপদে পড়ি যার দরুন ফলাফল অকালে পড়াশুনা থেকে ঝড়ে পড়া।সঠিক নিয়ম জেনে পড়াশুনা করলে ইনশাআল্লাহ ভালো ফলাফলের পাশাপাশি জ্ঞান অর্জন অর্জন করা সম্ভব।এ কনটেনটিতে কিভাবে ভাল রেজাল্ট করতে হয় সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে যা যেকোনো শিক্ষার্থীর উপকারে আসবে।ধন্যবাদ লেখক।

    Reply
  152. “বুঝে পড়ো, মুখস্থ ছাড়ো”সত্যি তাই আমরা অনেকেই শুধু মুখস্ত করি যার ফলে আমরা পরা ভুলে যাই।
    কন্টেন্ট টিতে পড়াশোনার যাবতীয় বিষয় step by step দেওয়া থাকার কারণে বিষয়টি বুঝতে সবার সুবিধা হবে এবং এই নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে পারলে অনেক ভালো করা যাবে বলে আমি মনে করি।
    খুবই চমৎকার একটা কনটেন্ট আলহামদুলিল্লাহ আমার নিজের জন্য খুবই উপকারী অন্যদের জন্যও উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ

    Reply
  153. “বুঝে পড়ো, মুখস্থ ছাড়ো”সত্যি তাই আমরা অনেকেই শুধু মুখস্ত করি যার ফলে আমরা পরা ভুলে যাই।
    কন্টেন্ট টিতে পড়াশোনার যাবতীয় বিষয় step by step দেওয়া থাকার কারণে বিষয়টি বুঝতে সবার সুবিধা হবে এবং এই নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে পারলে অনেক ভালো করা যাবে বলে আমি মনে করি।
    খুবই চমৎকার একটা কনটেন্ট আলহামদুলিল্লাহ আমার নিজের জন্য খুবই উপকারী অন্যদের জন্যও উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  154. সকলেই পড়াশোনা করে জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাই।ভালো রেজাল্ট করতে হলে নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করার কোন বিকল্প নেই। কিছু নিয়ম বা পদ্ধতি অবলম্বন করলে পড়াশোনাটা সহজ হয়ে যায় । আর্টিকেলটিতে পড়াশুনা করার কিছু নিয়ম বা পদ্ধতি সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থীর ভালো ফলাফল সম্ভব।

    Reply
  155. ভালো রেজাল্ট এী জন্য নিয়মমাফিক পড়াশোনা অতীব জরুরী। এক একজনের পড়াশোনার ধরন এক একরকম।অনেকে মনে করে সব বাদ দিয়ে সারাদিন পড়া নিয়ে বিজি থাকলেই ভালো রেজাল্ট সম্ভব যা মোটেও ঠিক নয়। যেসব নিয়ম অনুসরণ করলে পড়াশোনা কার্যকরী হতে পারে তা হলো মনোযোগ দিয়ে পড়া, ভোরবেলা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলা, রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো, বিরতি দিয়ে পড়া, একটানা এক বিষয় নিয়ে না পড়া বিভিন্ন টপিক নিয়ে পড়া, রুটিন মেনে পড়া, না বুঝে মুখস্থ না করা, বুঝে বুঝে পড়া, ইত্যাদি। প্রতিটি শিক্ষার্থীর এ বিষয় গুলো ক্লিয়ারলি জানা থাকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  156. জীবনে পড়াশোনার কোন বিকল্প নেই।সকলেই পড়াশোনা করে জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাই।ভালো রেজাল্ট করতে হলে নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করার কোন বিকল্প নেই। কিছু নিয়ম বা পদ্ধতি অবলম্বন করলে পড়াশোনাটা সহজ হয়ে যায় । আর্টিকেলটিতে পড়াশুনা করার কিছু নিয়ম বা পদ্ধতি সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থীর ভালো ফলাফল সম্ভব।

    Reply
  157. মাশাআল্লাহ, অত্যন্ত সুন্দর একটি কনটেন্ট।কি ধরনের নিয়ম মেনে চললে ছাত্র-ছাত্রীরা লেখা পড়ায় ভালো করতে পারবে এবং অল্প সময়ে অধিক পড়া পড়তে পারবে সে সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যাবে। অভিবাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য কনটেন্টটি উপকারে আসবে।

    Reply
  158. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।কিছু নিয়ম বা পদ্ধতি অবলম্বন করলে পড়াশোনাটা সহজ হয়ে যায় । আর্টিকেলটিতে পড়াশুনা করার কিছু নিয়ম বা পদ্ধতি সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থীর ভালো ফলাফল সম্ভব।

    Reply
  159. পড়াশোনার নিয়ম একেকজনের একেক রকম। তবে নির্দিষ্ট যে নিয়মগুলো মেনে চললে সবারই উপকার হতে পারে সেগুলো নিয়েই লেখা হয়েছে কন্টেন্টটি।স্টুডেন্টদের জন্য উপযোগী একটি কন্টেন্ট।

    Reply
  160. আসসালামু আলাইকুম।
    মাশাআল্লাহ, অনেক ভালো একটি কন্টেন্ট।ছাএ – ছাএীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। পড়া শোনায় মনোযোগ ধরে রাখা, এবং কি ধরনের নিয়ম মেনে পড়া – শুনা করলে ভালো রেজাল্ট আসবে, পড়ায় মনোযোগ বাড়াতে পারবে, অধিক পড়া পড়তে পারবে, সুন্দর স্মার্ট কিছু কৌশল এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
    লেখকে অনেক ধন্যবাদ এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এতো সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য। আমি মনে করি ছাএ – ছাএীরা যদি এই কৌশল অবলম্বন করে অবশ্য ই তারা অনেক ভালো ফলফল পাবে।

    Reply
  161. অনেকেরই ধারনা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।কিন্তু একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে? পারে না।উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  162. প্রতিটা কাজ করারই কোন না কোন নিয়ম আছে তেমনি পড়াশোনা করারও কিছু নিয়মকানুন রয়েছে চাই পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে আমরা সবাই ভালো কিছু করতে চাই সেই অনুযায়ী কাজ করি না যার ফলে আমরা ভাল কোন কিছু করতে পারি না পড়াশোনার ক্ষেত্রেও যদি ভালো কোন কিছু করতে চাও তাহলে রুটির মত পড়াশোনা করতে হবে এবং সেটা ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে তাহলে সফল হওয়া সম্ভব। তবে প্রতিটি অভিভাবকেরই বাচ্চার উপরে কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া উচিত না বাচ্চার উপরে এমন কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া ঠিক না যেটা সে নিতে পারবে না তাহলে সে আস্তে আস্তে ভেঙ্গে পড়বে। তাই আমাদের ভেবেচিন্তে কাজ করা উচিত

    Reply
  163. আমরা সবাই চাই ভালো ফলাফল করতে। ভালো ফলাফল করতে হলে পড়াশুনায় মনোযোগী হতে হবে। আর এর জন্য প্রয়োজন কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল। উপরের কনটেন্ট এ কিছু নিয়ম লিখা রয়েছে যা স্টুডেন্টদের জন্য খুবই গুরুপূর্ণ। লেখককে অত্যন্ত ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এইরকম গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য

    Reply
  164. পড়ে থাকা নয় বরং যতটুকু পড়ব সেটা যেন অবশ্যই কার্যকরী হয় সেদিকে লক্ষ্য থাকা উচিত। কিভাবে পড়াশোনা ভালো হওয়া যাবে এবং পড়াশুনা করার কিছু নিয়ম আছে সে বিষয়ে ধারণা নিতে এই কন্টেন্টটি সহায়ক হবে। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর করে পড়াশোনার

    Reply
  165. পড়াশোনা করা মানে সারাদিন বই নিয়ে পড়ে থাকা নয় বরং যতটুকু পড়ব সেটা যেন অবশ্যই কার্যকরী হয় সেদিকে লক্ষ্য থাকা উচিত। কিভাবে পড়াশোনায় ভালো হওয়া যাবে এবং পড়াশুনা করার কিছু নিয়ম আছে সে বিষয়ে ধারণা নিতে এই কন্টেন্টটি সহায়ক হবে। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর করে পড়াশোনার বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  166. 📚📖 পড়াশোনার নিয়ম 📖📚
    🔍 অসাধারণ একটি লেখা! লেখক খুবই স্পষ্টভাবে পড়াশোনার পদ্ধতি ও তার গুরুত্ব বর্ণনা করেছেন। প্রতিটি নিয়মই শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হবে। পড়াশোনার নিয়মগুলো মেনে চললে যে কেউ সফল হতে পারে।

    ✨ বুঝে পড়া 📚 – লেখকের এই পরামর্শ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বুঝে পড়ার মাধ্যমে আমাদের মনে জ্ঞান গভীরভাবে স্থায়ী হয়।
    🔄 বিরতি দিয়ে পড়া ⏳ – একটানা পড়ার পরিবর্তে বিরতি দিয়ে পড়ার প্রস্তাবটি খুবই কার্যকরী। এটি মনোযোগ বাড়ায় এবং পড়াশোনাকে আনন্দময় করে তোলে।
    🌅 ভোরে পড়া 🌄 – ভোরবেলা পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার গুরুত্ব লেখক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এই সময়টা সবচেয়ে ফলপ্রসূ।
    🎯 টার্গেট সেট করা 🎯 – লক্ষ্য নির্ধারণ করে পড়ার পরামর্শটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও উদ্যম বাড়াবে।
    🔒 রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা 📅📆 – যে কোনো কাজের সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি হচ্ছে মনোযোগ ও রুটিন মেনে চলা। আপনার লেখা পড়ে শিক্ষার্থীরা নিশ্চয়ই পড়ালেখায় মনোযোগী ও শৃঙ্খলাবদ্ধ হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে।
    👨‍👩‍👧‍👦 অভিভাবকদের জন্য বার্তা 📢 – লেখকের পরামর্শ অভিভাবকদেরও ভেবে দেখতে হবে, যেন তারা সন্তানের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দেয়। আমার মনে হয়,সব অভিভাবকদেরই এটি বিবেচনা করা উচিত। 🌟💡

    💐লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রেরণাদায়ক একটি লেখা শেয়ার করার জন্য। এ লেখা পড়ে শিক্ষার্থীরা নতুন উদ্যমে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হবে। 💡লেখকের প্রতিটি কথা শিক্ষার্থীদের জীবনে অনুপ্রেরণা যোগাবে। পড়াশোনার সঠিক পদ্ধতি মেনে চললে সাফল্য আসবেই।🌟 ধন্যবাদ! 🌟

    Reply
  167. Everyone’s study rules are different. Many people think that you need to study all day for good results. But that is not entirely correct. There are some rules for studying for good results. Such as: reading for understanding, reading by yourself and teaching others, reading with breaks.Do not keep such things that create obstacles in your study, study with confidence, study regularly etc. Therefore, to do well in good studies, you must follow the rules. And should try to practice regularly this kind of rules….after that we will be a punctual….

    Reply
  168. শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড

    পড়াশোনা করে সফলতা পেতে কে না চায়!এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হয় আমাদের। আমাদের অভিভাবকরা আমাদেরকে সফল দেখতে চান। কিন্তু,পড়াশোনা করে সফল হতে হলে আগে চাই আত্মবিশ্বাস। আমাকে জানতে হবে এমন মনোভাব প্রয়োজন।তারপর যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝতে হবে।লেখাপড়ায় মনোযোগ ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত হতে হবে,এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিষয় হলো রাত জেগে না পড়ে খুব ভোরে উঠে সালাতের পর পড়াশোনার অভ্যাস করা!
    উপরের আর্টিকেলে সুন্দর ভাবে পড়ালেখার নিয়ম ও কিভাবে ভালোভাবে পড়ায় মনোনিবেশ করা যায় তা উল্লেখ করা হয়েছে।লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের মধ্যে তুলে ধরার জন্য। 🌸
    শুকরিয়া!❤️

    Reply

    Reply
  169. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই!এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হবে। পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। এজন্য
    প্রয়োজন রুটিন মেনে পড়া। একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।
    ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে পড়াশোনার বিষয় গুলা তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  170. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে সাথে রুটিন মেনে চলতে হবে, সময়ের কাজ সময়ে শেষ করতে হবে তাহলেই সব জায়গায় সফল হবে ইনশাআল্লাহ । কন্টেন্টটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রেরণাদায়ক একটি লেখা শেয়ার করার জন্য। এ লেখা পড়ে শিক্ষার্থীরা নতুন উদ্যমে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হবে।

    Reply
  171. পড়াশুনার ধরন বা নিয়ম একেক জনের কাছে এক একরকম। তবে এই কনটেন্টিতে লেখক অনেক সহজভাবে বুঝিয়েছেন,সেজন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  172. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।পড়াশোনা রুটিন করে পড়লে সহজে সিলেবাস শেষ হয় এবং অন্যান্য বিষয়েও পারদর্শী হওয়া যায়।পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচ্য কনটেন্টি পিতা-মাতা এবং সন্তান সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  173. প্রতিটি জিনিসেরই নিয়ম রয়েছে । যেকোনো কাজে ভালো করতে চাইলে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী চলতে পারলে তাতে ভালো ফল পাওয়া যায় । পড়াশুনার ক্ষেত্রেও একই । লেখক উক্ত লেখনিতে খুবই সুন্দর ধারনা দিয়েছেন সে ব্যাপারে ।

    Reply
  174. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন।উপরের আর্টিকেলে সুন্দর ভাবে পড়ালেখার নিয়ম ও কিভাবে ভালোভাবে পড়ায় মনোনিবেশ করা যায় তা উল্লেখ করা হয়েছে

    Reply
  175. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই ।এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হয়। পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চলা উচিত। বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করে যে ভালো ফলাফল অর্জনের জন্য অবিরাম অধ্যয়ন করা প্রয়োজন। এটা কি আসলেই সত্যি ? সারাদিন পড়াশোনা করা কি সম্ভব ? এইটা মোটেও সম্ভব নয় । উপরের বিষয়বস্তু কার্যকর অধ্যয়নের জন্য নির্দেশিকা তালিকাভুক্ত করে, যার মধ্যে রয়েছে বোঝার জন্য পড়া, একটানা না করে পর্যায়ক্রমে পড়া, একটি সময়সূচী তৈরি করা, লক্ষ্য বা মিশন নির্ধারণ করা ইত্যাদি। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করা সম্ভব। পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচ্য কনটেন্টি পিতা-মাতা এবং সন্তান সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য ।🌸

    Reply
  176. সময় ও পরিশ্রমের সাথে পড়ালেখায় ভালো করার জন্য প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনা ও পরিকল্পনা।মনোযোগ ও রুটির মাফিক পড়াশোনা করার মাধ্যমে পড়াশোনায় ভালো করা যায়। কন্টেন্টিতে পড়াশোনায় ভালো করার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  177. সঠিকভাবে এবং সব বিষয় ভালোভাবে পড়তে অবশ্যই রুটিন অনুসরন করা উচিত। নিয়মমাফিক রুটিন অনুসরন করলে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা যায়। আর অভিভাবকদের উচিত নয় এতগুলো বিষয় একসাথে শিখতে বাধ্যকরা। এতে শিশুর মনে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয় এবং শিশু র মনোযোগ নষ্ট হয়ে যায়।

    Reply
  178. সবার আগে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ান৷ আত্মবিশ্বাস বাড়ালে যেকোন কঠিন কাজই সহজ মনে হবে। নিজের উপর আস্থা রাখবেন৷ ‘পারব না, হবেনা’ এসব বারবার ভাবলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।
    পড়াশোনার ক্ষেত্রেও তাই। বারবার যদি ফেল করার টেনশন করতে থাকেন, তাহলে আপনার আত্মবিশ্বাস কমবে। কাজেই আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর চেষ্টা করুন সবার আগে।

    Reply
  179. আসসালামুয়ালাইকুম। ধন্যবাদ লেখককে। জীবনে সবাই চেয়ে ভালোভাবে পড়াশোনা করে সফলতার উচ্চশিখরে পৌঁছানো প্রতিটি মানুষের একমাত্র লক্ষ্য উদ্দেশ্য। একজন ভালো শিক্ষার্থী পড়াশোনায় তার নিজের নিয়ম মেনে চলে । তাহলে তার ফলাফল হয় প্রশংসনীয়। আর যানব জীবন জ্ঞান অর্জনের কোন সীমাবদ্ধতা নেই।
    এই কলামটি প্রতিটি বাবা মা এর জন্য খুবই উপকারী তার সন্তানদের গাইড করবার জন্য আর প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য শতভাগ উপকার যেন এই কলামটি তার পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ায়।

    Reply
  180. জীবনে সফল হওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি সময় হলো ছাত্র জীবন। এ সময়ে শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে তাদের পড়াশোনা নিয়ে। শিক্ষার্থীরা নানা নিয়মে পড়াশোনা করে। প্রতিটি শিক্ষার্থী তাদের আলাদা আলাদা নিয়মে পড়াশোনা করে। কেননা যেকোন কিছু নিয়ম মাফিক করলে সেটার ফলাফল খুবই আশানুরূপ হয়। সবার পড়াশোনা করার নিয়ম এক নয়।
    আবার অনেকে নিয়ম মাফিক পড়াশোনা করে ঠিকই কিন্তু নিয়ম টাই সঠিক হয়না। অনেকে জানে পড়াশোনার সঠিক নিয়ম আবার অনেকে জানেনা।
    নিম্নোক্ত কন্টেন্টটি লেখক খুবই সাবলীল ভাষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে লিখেছেন। বিশেষ করে শুধুমাত্র মুখস্থ বিদ্যা যে সব না তা খুব পরিষ্কার করে বুঝিয়েছেন লেখক। প্রতিটি শিক্ষার্থী এই কন্টেন্টটি পড়ে খুবই উপকৃত হবে
    ইং-শা-আল্লহ।

    Reply
  181. গবেষণা করলে দেখা যায়, প্রতিটি শিক্ষার্থীর পড়ালেখা করার নিয়ম ভিন্ন। অনেকের ধারণা, ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে, যা সঠিক নয়। প্রত্যেক কাজেই কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত, তেমনই পড়াশোনা করার ক্ষেত্রেও কিছু বিশেষ নিয়ম অবলম্বন করলে কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব। “পড়াশোনা করার নিয়ম” শিরোনামের এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম ও কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী।

    Reply
  182. প্রতিটি জিনিসেরই নিয়ম রয়েছে । যেকোনো কাজে ভালো করতে চাইলে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী চলতে পারলে তাতে ভালো ফল পাওয়া যায় । পড়াশুনার ক্ষেত্রেও একই। উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  183. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনাটা হচ্ছে একটি আত্মবিশ্বাস। প্রত্যেক ব্যক্তিকে কোন কাজে ভালো করতে হলে অবশ্যই তার একটি নিজস্ব আত্মবিশ্বাস থাকতে হয়। আর আমাদের পড়াশোনার ব্যাপারটা মুখস্ত নির্ভর হলে চলবে না, প্রত্যেকের পড়াশোনা করতে হবে বুঝে বুঝে,কারণ বুঝে পড়লে সেটি মনে থাকে বহুদিন। তাছাড়া কিছু পড়া আছে যেগুলো মুখস্ত ভিত্তিক যেমন কোরআনে হাফেজি পড়া, কবিতা মুখস্ত করা ইত্যাদি। আর এই কনটেনটিতে পড়াশোনা সম্পর্কে খুব ভালোভাবে লেখা হয়েছে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  184. Every person’s learning style is different. Studying with joy can get rid of boredom and get it right.If one studies according to the rules of this report, he can finish it very easily.

    Reply
  185. ক্লাসের ফার্স্ট বয় হতে হলে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু যে পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে এমন তো না। কিন্তু তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সময়ে ছেলেমেয়েরা সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে তাদের থাকতে হয়।এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই তাহলো- বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। যেমন-

    ক) কুরআন পড়া শিখা
    খ) নাচ ও গান শিখা
    গ) বাঁদ্যযন্ত্র বাজানো শিখা
    ঘ) অভিনয় শিখা
    ঙ) কম্পিউটার শিখা
    চ) কুংফু শিখা

    একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শিখা সম্ভব? না সম্ভব না। তাই অভিভাবকদের এই বিষয়টি মাথায় রাখা দরকার যে, তাদের ছেলেমেয়েরা কোনো মেশিন বা রোবর্ট না যে এক-ই টাইমে এতো কিছুতে পারদর্শী হবে। তাদের অতিরিক্ত চাপ ও শাসনের ফলে যদি কোনো বাচ্চা পড়ালেখায় খারাপ করে তবে তারা আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে, যেটা মোটেই কাম্য নয়। লেখাপড়া করতে হবে তবে সেটা নিজের ইচ্ছে ও চাহিদা অনুযায়ী।

    Reply
  186. যেকোনো কাজেরই একটি নিয়ম রয়েছে। নিয়মের বাইরে গিয়ে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা খুব কমই আসে ।তেমনি পড়ারও একটি নিয়ম রয়েছে।যেমন রুটিন তৈরি করে পড়া,মনোযোগের সহিত পড়া,বুঝে পড়া,পড়ার সময় শুধুই পড়া – অন্য কাজ না করা,পড়ার রুমকে পড়ার উপযোগী করে তোলা ইত্যাদি। এভাবে একটি নিয়মের ভিতর পড়লে তবেই আশা করা যায় সাফল্য।
    পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  187. আসসালামু আলাইকুম।
    মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটা কন্টেন্ট যা পড়লে শিক্ষার্থীসহ অ‌ভিভাবকগণ ও উপকৃত হ‌তে পা‌রেন।লেখক অনেক সুন্দর করে লেখাপড়ার নিয়মকানুন তুলে ধরেছেন।পড়ায় ম‌নো‌যোগ ধ‌রে রাখ‌তে‌ কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মে‌নে চল‌লে দ্রুত পড়া ম‌নে থা‌কে।পড়াশোনার ক্ষে‌‌ত্রে‌ আত্ন‌বিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন।আত্ন‌বিশ্বা‌সের পাশাপা‌শি ক‌ঠোর প‌রিশ্রম করা প্রয়োজন।এই ক‌ন্টেন্টি‌তে গুরুত্বপূর্ণ দিকগু‌লো তু‌লে ধরা হ‌য়ে‌ছে।

    Reply
  188. যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। নচেৎ কস্বিনকালেও তা শিখা সম্ভব না। কিন্তু কুরআন মাজীদ এই মতের বিপরীত। আল্লাহর কালাম বুঝে হোক না বুঝে হোক সবই ঠিক আছে। তবে প্রতিটি বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম থাকা দরকার। তা নাহলে শিখাটা দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়ায়।

    Reply
  189. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই!এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হবে। পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। এজন্য
    প্রয়োজন রুটিন মেনে পড়া। একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।
    ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে পড়াশোনার বিষয় গুলা তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  190. আমাদের অনেকের ধারণা, ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে, যা সঠিক নয়। প্রত্যেকটি কাজের মত পড়াশোনা করার ক্ষেত্রেও কিছু বিশেষ নিয়ম অবলম্বন করলে কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব। আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম ও কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী।

    Reply
  191. পড়াশোনায় মনোযোগী হতে হলে যে কোন বিষয় সম্পর্কে আগে বুঝতে হবে। পড়াশোনা যে শুধু সারাদিন পড়াশোনা করলেই যে ভালো হবে তা নয়। বুঝেশুনে নিয়ম-নীতি মেনে অল্প সময়ে পড়াশোনা করলেও ভালো রেজাল্ট করা যায়। তবে শিক্ষার্থীদের ভালো রেজাল্টের ক্ষেত্রে কনটেন্ট লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।

    Reply
  192. একটি রুটিন বজায় রাখার প্রাথমিক সুবিধাগুলির মধ্যে একটি হল সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করা। একটি সুগঠিত রুটিন শিক্ষার্থীদের অধ্যয়ন, ক্লাসে যোগদান, পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপে জড়িত এবং শিথিল করার জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করতে সাহায্য করে। এটি বিলম্বের ঘটনাগুলিকে হ্রাস করে এবং শেষ মিনিটের ক্র্যামিংয়ের সাথে সম্পর্কিত চাপ এড়ায়। এই সুশৃঙ্খল দৃষ্টিভঙ্গি দায়িত্বের অনুভূতি জাগিয়ে তোলে এবং শিক্ষার্থীদের তাদের একাডেমিক এবং ব্যক্তিগত জীবনে আরও কার্যকরভাবে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে।
    শিক্ষার্থীরা যখন অধ্যয়নের জন্য নির্দিষ্ট সময় আলাদা করে রাখে, তখন তারা তাদের নোটগুলি পর্যালোচনা করার, সময়মতো অ্যাসাইনমেন্ট সম্পূর্ণ করতে এবং পরীক্ষার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
    একটি ভারসাম্যপূর্ণ রুটিনের মধ্যে রয়েছে শারীরিক কার্যকলাপ, পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য সময়। এই উপাদানগুলি শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম শক্তির মাত্রা এবং মেজাজ বাড়ায়, যখন সঠিক ঘুম জ্ঞানীয় ফাংশন এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।ছাত্ররা তাদের সময় পরিচালনা করতে এবং তাদের কাজগুলিকে অগ্রাধিকার দিতে শেখার ফলে এটি দায়িত্ববোধের বিকাশ ঘটায়। জীবনের প্রথম দিকে এই দক্ষতাগুলি বিকাশ করা দীর্ঘমেয়াদী সুবিধা পেতে পারে, কারণ এগুলি ব্যক্তিগত এবং পেশাদার সাফল্যের জন্য অপরিহার্য। একটি রুটিন তৈরি এবং অনুসরণ করার ক্ষমতাও আত্মবিশ্বাস তৈরি করে, কারণ শিক্ষার্থীরা তাদের শৃঙ্খলাবদ্ধ প্রচেষ্টার ইতিবাচক ফলাফল দেখতে পায়।
    রুটিন ব্যক্তিগত উন্নয়নমূলক ক্রিয়াকলাপের জন্য সময় দেয়, যেমন শখ অনুসরণ করা, স্বেচ্ছাসেবক করা বা আত্ম-প্রতিফলনে জড়িত হওয়া। এই ক্রিয়াকলাপগুলি একটি সুন্দর চরিত্রে অবদান রাখে এবং শিক্ষার্থীদের তাদের আবেগ এবং আগ্রহগুলি আবিষ্কার ও লালন করতে সহায়তা করে। একটি সুগঠিত দৈনিক সময়সূচী স্থাপন এবং মেনে চলার মাধ্যমে, শিক্ষার্থীরা একটি ভারসাম্যপূর্ণ এবং পরিপূর্ণ জীবন অর্জন করতে পারে, ভবিষ্যতের সাফল্যের ভিত্তি স্থাপন করতে পারে।

    Reply
  193. পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের দেশের অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের নানা বিষয়ে পারদর্শী করে গড়ে তুলতে চান, এতে অনেক শিক্ষার্থী নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করতে পারে না এবং তাদের মানসিক বিকাশ পরিপূর্ণ হয় না। অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের নিয়ে বর্তমানযুগের এই অসুস্থ প্রতিযোগীতা থেকে বিরত থাকা এবং অতিরিক্ত চাপ না দিয়ে সক্ষমতা অনুযায়ী পড়াশোনার ব্যবস্থা করে দেয়া। গবেষণা অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে থাকে কিন্তু দৈনন্দিন এর একটি সুন্দর পরিকল্পিত রুটিন তৈরি করে নিয়ম মেনে পড়ালেখা করলে রেজাল্ট ভাল করা সম্ভব। জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাইলে আত্মবিশ্বাস বজায় রেখে কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি সঠিক রুটিন তৈরি করে কিভাবে সময়কে মূল্যায়ন করা যায়, পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করা যায়, নিয়ম শৃঙ্খলা বজায় রেখে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে সর্বোপরি সাফল্য অর্জন করা যায় তার নানাদিক আর্টিকেলটিতে লেখক বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন যা অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীরা জীবনে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে এবং সফলতা অর্জন করবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  194. আসসালামু আলাইকুম।
    মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটা কন্টেন্ট যা পড়লে শিক্ষার্থীসহ অ‌ভিভাবকগণ ও উপকৃত হ‌তে পা‌রেন।পড়াশোনা করার নিয়ম নিয়ে আলোচনায় বিভিন্ন শিক্ষার্থীর বিভিন্ন পদ্ধতি তুলে ধরা হয়েছে। সারাদিন পড়াশোনায় ব্যস্ত থাকার ভুল ধারণা, এবং পিতামাতার চাপ নিয়ে সমালোচনা করা হয়েছে। কার্যকরী পড়াশোনার উপায় হিসেবে বুঝে পড়া, অন্যকে শেখানো, বিরতি নিয়ে পড়া, এবং ভোরে পড়াশোনা করার কথা বলা হয়েছে। মনোযোগ ধরে রাখা, লক্ষ্য নির্ধারণ, আত্মবিশ্বাসী থাকা, এবং রুটিন মেনে পড়াশোনা করার গুরুত্বও উল্লেখ করা হয়েছে যাতে শিখন প্রক্রিয়া উন্নত হয় এবং ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
  195. শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। আমরা অনেক সময় বিষন্নতায় ভূগে থাকি। আমার দ্বারা এ কাজটি হবে কি হবে না, পারব কি পারব না ইত্যাদি। শতভাগ আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনার করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাও দেখবে তুমি সফলতার দরজায় পৌঁছে গেছো। তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে আত্মবিশ্বাস ভালো, কিন্তু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস ভালো নয়। অর্থাৎ পরিশ্রম বা প্রচেষ্টা না করে শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস নিয়ে বসে থাকলে হবে না। আত্মবিশ্বাসও থাকতে হবে পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হবে। তবে সফলতা অর্জন সম্ভব হবে। মাশাল্লাহ্ সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ লেখকে।

    Reply
  196. পড়াশোনা করে সবাই সফলতা পেতে চাই। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনায় মনোযোগ দুটোই থাকতে হবে। পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। পড়াশোনার ক্ষেত্রে বা যেকোনো কাজে রুটিন তৈরী করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায় । রুটিন তৈরী করে পড়লে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করলে অনেক কিছু শিখা যায়, যেমন – সময়কে মূল্যায়ন করা,পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি , নিয়ম-শৃঙ্খলা ইত্যাদি। ফলে রেজাল্ট ভালো হয়। এই সুন্দর কনটেন্টটি উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  197. পড়ালেখা করতে গেলে একটা নিয়মের মধ্যে থাকতে হয়। এই নিয়মগুলো রুটিন গুলো মেনে চললে আসলেই অনেক ভালো পড়ালেখা হয় এবং মনোযোগী হওয়া যায়

    Reply
  198. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।কিন্তু তা সঠিক নয়। প্রত্যেকটি কাজের মত পড়াশোনা করার ক্ষেত্রেও কিছু বিশেষ নিয়ম অবলম্বন করলে কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব। আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম ও কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী।

    Reply
  199. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। প্রত্যেকটি কাজের মত পড়াশোনা করার ক্ষেত্রেও কিছু বিশেষ নিয়ম অবলম্বন করলে কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব।এই সুন্দর কনটেন্টটি উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  200. কন্টেন্টটিতে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  201. বর্তমান যুগ শিক্ষিত সমাজের যুগ।পড়াশোনা জীবনের চাবিকাটি ।কিন্ত আমাদের প্রথমত সিদ্ধান্ত নিতে কোন পড়াশোনা করব ,বাংলা না আরবি ।সকল কিছু পড়াশোনা করা একজনের পক্ষে সম্ভব নয়।যে পড়াশোনা করা হোক না কেন কোরআন শিক্ষার উপর নজর দিতেই হবে ।আমি মনে করি এই শিখাটা বাধ্যতামূলক।আচ্ছা যা হোক দ্বিতীয় কথা হল পড়াশোনার রুটিন করে করে করতে হবে।তা হলে সফলতা পাওয়া সম্ভব।।

    Reply
  202. জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবার মূল মন্ত্র হচ্ছে পড়াশোনা।পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের এক এক রকম। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।।

    Reply
  203. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। কিন্তু পড়ায় ভালো রেজাল্ট করতে এবং মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। সহজে পড়া আয়ত্ত করা যায় এবং সঠিক সময়ে নিজের পড়া শেষ করা যায়। এই কন্টেন্টে লেখক পড়াশোনার করার স্মার্ট কিছু নিয়ম বা কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যা মেনে চললে একজন শিক্ষার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  204. আমাদের অনেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয় কিন্তু এটা আসলে ঠিক নয় বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পড়াশোনা পাশাপাশি অন্যান্য বিষয় শিক্ষার জন্য চাপ দিয়ে থাকেন কিন্তু অভিভাবকদের বোঝা উচিত যে শুধু চাপ দিলেই হবে না সন্তানদেরকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে তাদেরকে পড়াশোনা অন্যান্য বিষয় শিখানো উচিত। একই শিক্ষার্থী একেক নিয়মে পড়াশোনা করে থাকেন মুখস্ত বিদ্যা করে থাকি কিন্তু মুখস্ত বিদ্যা এটা উচিত নয় কোন একটা বিষয় পড়ার জন্য বুঝে পড়া উচিত তাহলে সে পড়াটা অনেকদিন মনে থাকে। পড়াশোনা করার কতগুলো নিয়ম আছে মনোযোগ সহকারে পড়া বুঝে পড়া আত্মবিশ্বাসের সাথে পড়া রুটিন মেনটেন করে পড়া, রাত জেগে পড়াশোনা না করা, ভোরে পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং পড়াশোনার ক্ষতি করে এমন কোন জিনিস পড়াশোনার রুমে না রাখা ইত্যাদি। আমরা অনেকেই নিয়ম করে পড়াশোনা না করার কারণে ভালো রেজাল্ট করতে পারে না লেখক খুব সুন্দর ভাবে পড়াশোনা করা কতগুলো নিয়ম খুব বিস্তারিত আলোচনা করেছেন একজন শিক্ষার্থী যদি এই নিয়মগুলো সঠিকভাবে পালন করে তাহলে সে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে উপরোক্ত লেখাটি যে কোন শিক্ষার্থীর জন্য একটি সুন্দর দিক নির্দেশনা হতে পারে বলে আমি মনে করি

    Reply
  205. প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করতে হলে মখস্থ না করে বুঝে বুঝে পড়তে হবে।

    Reply
  206. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  207. জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার মূলমন্ত্র হচ্ছে পড়াশোনা। কিন্তু পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম। আত্মবিশ্বাস রেখে পড়াশোনা করা খুবই প্রয়োজন। এই কন্টেন্টটিতে এব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  208. জীবনের প্রতিটি কাজ নিয়ম অনুযায়ী করলে তা সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায়। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও কিছু নিয়ম কানুন, টেকনিক বা পদ্ধতি অবলম্বন করেলে সফলতা অর্জন ও পরিক্ষায় ভালো ফলাফল করা সম্ভব হয়।কন্টেন্ট টিতে পড়াশোনা করার অনেকগুলো পদ্ধতি আলোচনা করা হয়েছে যা প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  209. বর্তমানে লেখাপড়ার নামে স্কুল কলেজ গুলোতে অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে।এজন্য ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের পাশাপাশি পিতামাতাও অহেতুক আত্মগর্বের জন্য তথাকথিত রেজাল্টের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। আসল গুরুত্ব হলো শিখার বা জ্ঞানার্জনের উপর। আর জ্ঞান অর্জন কেবল শেখার জন্য না জীবনে প্রয়োগ ও করতে হয়। তেমনি কতগুলি শিক্ষা অর্জনের পদ্ধতি সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়্রছে আর্টিকেলটিতে যা প্রয়োগে আমাদের সঠিকভাবে শিক্ষা অর্জনে সহায়তা করবে।

    Reply
  210. সফলতা সবাই চায়। সফল হতে গেলে জীবনে একটা নিয়ম বা রুটিন এর ভিতরে চলতে হয়,লক্ষ্য স্থির রাখতে হয়। আমাদের অভিভাবকদের অনেকেই জিনিসটা বোঝেন না বাচ্চাদের উপরে অহেতুক চাপ দেন। আজকের এই আর্টিকেলটি শুধু শিক্ষার্থীদের জন্য নয় প্রত্যেক অভিভাবকের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সময়ের শিক্ষা ব্যবস্থার আলোকে প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ক্ষেত্রে সর্বদিকে সাহায্য সহযোগিতার করার জন্য একজন অভিভাবকেও সবকিছু বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।

    Reply
  211. পড়াশোনার পাশাপাশি সহ-শিক্ষা কার্যক্রম থাকা প্রয়োজন এতে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা আনন্দদায়ক হয়। একটি সঠিক রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করলে সামগ্রিকভাবে সফলতা অর্জনে সহায়ক হয়। এই কনটেনটিতে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  212. জীবনে ভালো মানুষ হতে হলে জ্ঞান অর্জন এর বিকল্প নেই। আর জ্ঞান অর্জন করতে হলে লেখাপড়ার ও বিকল্প নেই। লেখাপড়া মূলত কিভাবে করতে হয় এবং সেই লেখাপড়া থেকে আসলেই কিভাবে জ্ঞান অর্জন করা যায় তা অনেকেই বুঝে না। এক এক জনের কাছে পদ্ধতি এক এক রকম। এক এক জনের মেধা এক এক রকম। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে মেধা অল্প আর বেশি হোক সেটাকে কাজে লাগানো সম্ভব হয়।

    কোন নিয়মে আর কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করলে আসলেই লেখাপড়া করে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব হয় এই কন্টেন্টটিতে তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীদের কে সহযোগিতা করার জন্য। আশা করছি এই পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের উপকার হবে এবং শিক্ষার্থীরা পদ্ধতিগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবে।‌

    Reply
  213. পড়ালেখা আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। যা না করলে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই অচল হয়ে পড়ি।বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, “পড়াশোনা করে যে গাড়িঘোড়া চলে সে”। আর জীবনে পড়ালেখা করে সফল হতে হলে পড়াশোনা করার নিয়ম ও পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় গুলো জানতে হবে।লেখক এই কন্টেন্টের মধ্যে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুবই চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন।যা পড়ে শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবেন। পড়ালেখা কিভাবে রুটিন মাফিক হবে এবং কিভাবে পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে হয় তা-ও বিস্তারিত ভাবে এখানে আলোচনা করেছেন।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  214. এই কনন্টেইনটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী,। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ালেখার সঠিক গাইড লাইন এত সাবলীলভাবে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  215. জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য আপনাকে অবশ্যই রুটিন মাফিক চলতে হবে তারই ধারাবাহিকতায় একজন ছাত্রকেও ভালো ফলাফল করতে হলে রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা জরুরি অন্যথায় সে যতই মেধাবী হোক তার পক্ষে ভালো ফলাফল করা সম্ভব নয়।আর এটাই এই আর্টিকেল -এ লেখক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে কিভাবে একজন ছাত্র পড়াশোনা করলে ভালো রেসাল্ট করতে পারে। এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  216. সফলতা অর্জনের জন্য আমাদের জীবনে পড়াশোনার গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের সবার উচিত সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে পড়াশোনা করা। এই কন্টেনটি পড়ে সবাই পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে । পাশাপাশি পড়াশোনা করার সকল বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। আশা করি কন্টেন্ট টি পড়ে সবাই উপকৃত হবেন

    Reply
  217. পড়াশোনা করার জন্য নিয়ম অবশ্যই অনুসরণ করা জরুরি। যাতে অল্প সময়ে অনেক কিছু শিখা যায়। উক্ত কন্টেন্টটিতে লেখক বিস্তারিত ভাবে যে সকল নিয়ম উল্লেখ করেছেন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। প্রতিটি শিক্ষার্থীর উচিত এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে পড়াশোনা করা।

    Reply
  218. বর্তমান যুগে পড়াশোনার কোন বিকল্প নাই। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা যে, ক্লাসে ফার্স্ট হতে হলে অথবা ভাল রেজাল্ট করতে হলে, সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তবে এটি ভুল ধারণা। একজন মানুষের পক্ষে সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকা সম্ভব নয়। তবে একজন শিক্ষার্থী যদি সঠিক নিয়ম যেমন- রুটিন তৈরি করে পড়া, বুঝে পড়া, একটানা না পড়ে বিরত দিয়ে পড়া, টার্গেট সেট করে পড়া ইত্যাদি নিয়ম অবলম্বন করে পড়াশোনা করে, তাহলে পরীক্ষার রেজাল্ট ভাল করা সম্ভব, যা উক্ত কন্টেন্টিতে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  219. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্নবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্নবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করাও প্রয়োজন। উক্ত কনটেন্ট এ সহজ ভাষায় পড়াশোনার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  220. শিক্ষার্থীদের জন্য পড়াশোনা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তা যদি শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে না হয় তাহলে সফলতায় ব্যাঘাত ঘটতে পারে।পড়াশোনার নিয়ম ,রুটিন ,কৌশল,গাইডলাইন,করণীয়, বর্জনীয় কাজসমূহ ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা থাকাটা দরকার।এই কনটেন্টে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  221. উক্ত কন্টেনটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ এবং মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করে। এটি বিভিন্ন শিক্ষার পদ্ধতির উপরে আলোচনা করে এবং প্রতিটি পদ্ধতির উপকারিতা ও সমস্যাগুলি বিশ্লেষণ করে। বিশেষ করে, লেখাটি শিক্ষার্থীদের মুখস্থ করার পরিবর্তে বুঝে পড়ার উপর জোর দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক। এছাড়াও, লেখাটি পড়াশোনার সময় শৃঙ্খলা বজায় রাখা, মনোযোগ ধরে রাখা, এবং অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্ত থাকার পরামর্শ দেয়। এই নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনায় আরও ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারে। তবে, অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের উপর অযথা চাপ না দিয়ে বুঝেশুনে পথনির্দেশনা দেওয়া উচিত, যাতে তারা মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পারে

    Reply
  222. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন। এই কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।

    Reply
  223. মেধার সঠিক ব্যবহার আর পড়াশোনা করার নিয়মই ক্লাসের ফার্স্ট বয় আর লাস্ট বয়ের ব্যবধান তৈরী করে।দৈনন্দিন পড়াশোনা পদ্ধতিতে ছোট্ট ছোট্ট কিছু পরিবর্তন, জাদুকরী এক ভূমিকা রাখবে তোমার পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করার পেছনে। পড়াশোনায় মনোযোগ আনার উপায় হিসেবে সবাই কিছু না কিছু কৌশল অবলম্বন করে। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক সিলেবাস আলাদা, ভিন্ন সিলেবাস হলেও কিছু সাধারণ টেকনিক ফলো করে রেজাল্ট ভাল করা সম্ভব। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।
    নিয়মমাফিক পড়াশোনার প্রথম শর্ত নিয়মিত ক্লাস করা। যতটা পারবেন ক্লাসে উপস্থিত হওয়ার চেষ্টা করবেন। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের দেশের অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের নানা বিষয়ে পারদর্শী করে গড়ে তুলতে চান । যেকোনো কাজেরই একটি নিয়ম রয়েছে। নিয়মের বাইরে যেয়ে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা খুব কমই আসে।তেমনি পড়ারও একটি নিয়ম রয়েছে। এই ছিল পড়াশোনা করার নিয়ম নিয়ে আজকের আয়োজন। পড়াশোনা করার নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। একেকজন একেকভাবে পড়াশোনা করে। এখানে যে নিয়মগুলো লেখা আছে, সেগুলো খুবই সাধারণ নিয়ম, যা স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সবাই ফলো করতে পারবে। উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যা অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে। পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে ।

    Reply
  224. এক এক শিক্ষার্থী এক এক নিয়মে পড়াশোনা করে থাকে। পড়াশোনার পাশাপাশি অনেকেই নানা রকম সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের সাথে যুক্ত থাকেন। কিন্তু পড়াশোনার প্রচুর চাপ থাকা সত্ত্বেও অন্যান্য কার্যক্রমে অতিরিক্ত সময় দান শিক্ষার্থীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ করে তুলতে পারে। তাই সঠিক নিয়মে পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীকে তার সামর্থ্য অনুযায়ী অন্যান্য কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা প্রতিটি অভিভাবকের দায়িত্ব।

    Reply
  225. সঠিক নিয়মে পড়াশোনা না করলে কখনোই ভালো রেজাল্ট আশা করা যায় না । পড়াশোনার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যেমন: মুখস্থ না করে বুঝে পড়ার চেষ্টা করা , একটানা না পড়ে মাঝে ছোট ছোট বিরতি দিয়ে পড়া , একটি বিষয় অনেক সময় ধরে না পড়ে আধা ঘন্টা পরপর বিষয় পরিবর্তন করে পড়া ইত্যাদি।পড়াশোনায় মনোযোগ আনার উপায় হিসেবে সবাই কিছু না কিছু কৌশল অবলম্বন করে। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক সিলেবাস আলাদা, ভিন্ন সিলেবাস হলেও কিছু সাধারণ টেকনিক ফলো করে রেজাল্ট ভাল করা সম্ভব। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।
    নিয়মমাফিক পড়াশোনার প্রথম শর্ত নিয়মিত ক্লাস করা। যতটা পারবেন ক্লাসে উপস্থিত হওয়ার চেষ্টা করবেন। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের দেশের অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের নানা বিষয়ে পারদর্শী করে গড়ে তুলতে চান ।পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে ।

    Reply
  226. চারিদিকে ভালো রেসাল্টের ছড়াছড়ি করবার যুগে বাবা মা চান তাফ সন্তানকে এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিসে উৎসাহিত করতে। তবে তাদের সেই পদক্ষেপ বাচ্চার ভালো শিক্ষা লাভের জন্য না হয়ে হয় প্রতিযোগিতায় সন্তানকে এগিয়ে রাখার জন্য। বাচ্চাকে পড়ালেখাতে তো বটে, বাকিসবেও করতে হবে দুর্দান্ত ফলাফল। কিন্তু আদতেও তা সম্ভব কি?
    পড়ালেখায় ভালো করার মূলমন্ত্রই হচ্ছে মনোযোগের সাথে বুঝে পড়াকে আয়ত্ত করা এবং নিজে যা শেখা হয় তা অন্যকে শেখানো। পাশাপাশি সময়ানুবর্তিতা মেনে পর্যাপ্ত বিশ্রামেরও প্রয়োজন আছে বৈকি। কোনো কিছু যেন মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটাতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে পড়ালেখাকে আনন্দময় বানানোর মাধ্যমেই ভালো ফলাফল আনা সহজতর হতে পারে। এসব আরও খুটিনাটি বিষয় নিয়ে বেশ ভালো একটা আর্টিকেল লিখা হয়েছে।

    Reply
  227. পড়াশোনার নিয়মগুলো মেনে চললে আপনার শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে এবং ফলাফল ভালো হবে। প্রথমত, একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করা জরুরি। প্রতিদিন কতটা সময় পড়াশোনা করবেন এবং কোন বিষয়গুলো পড়বেন, তা পরিকল্পনায় উল্লেখ করে তা মেনে চলুন। একটি নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুসরণ করলে পড়াশোনার গতি বাড়বে।পড়াশোনা করার নিয়ম শিরোনামের এই কনটেন্টটি লেখক অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  228. একঘেয়ে ভাবে পড়াশোনা না করে বুদ্ধিদীপ্ত ভাবে পড়াশোনা করতে হবে।সারাক্ষণ পড়ার টেবিলে বসে থাকলেই যে ভালো নম্বর আসবে ব্যাপারটা মোটেও এরকম না।বরঞ্চ উপরে কনটেন্ট এ উল্লিখিত নিয়ম গুলো মেনে পড়লে কম সময় পড়ালেখা করেও ভালো মার্কস অর্জন সম্ভব হবে,ইনশাল্লাহ।

    Reply
  229. প্রতিটি শিক্ষার্থী চাই যে তার পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হোক আর এর জন্য প্রয়োজন পড়াশোনার সঠিক গাইডলাইন বা রুটিন । পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম হয়ে থাকে। এই আর্টিকেলটি পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উপকারে আসবে বলে আমি আশাবাদী।

    Reply
  230. রেজাল্ট ভালো করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে অধিকাংশ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীর ধারনা । আলোচ্য কনটেন্টটি পিতা-মাতা এবং শিক্ষার্থী সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । পড়াশোনার ক্ষেত্রে সফল হতে চাইলে নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য ভালো কাজে অংশগ্রহনসহ আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।
    গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো রাত জেগে না পড়ে ভোরে উঠে পড়াশোনার অভ্যাস করা!কন্টেন্টটিতে উল্লেখিত নিয়মাবলী একজন শিক্ষার্থী অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করতে পারবে ইনশআল্লাহ।
    সুন্দর আর্টিকেলটি উপহার দেওয়ার জন্য উপস্থাপককে অসংখ্য ধন্যবাদ ওমোবারকবাদ।

    Reply
  231. পড়াশোনা করার সঠিক নিয়মগুলো মেনে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
    আপনার পড়াশোনার নিয়মগুলো খুবই কার্যকরী এবং সময়োপযোগী। আপনার দেওয়া প্রতিটি পয়েন্ট শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক হবে। পরিকল্পনা, বিশ্রাম, নোট নেওয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুমের গুরুত্বের ওপর আপনি যে জোর দিয়েছেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।

    ধন্যবাদ এই দিকনির্দেশনাগুলো শেয়ার করার জন্য। আশা করছি, সবাই এই পরামর্শগুলো থেকে উপকৃত হবে।এই নিয়মগুলো মেনে চললে পড়াশোনা আরও ফলপ্রসূ হবে এবং শিক্ষাক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করা সহজ হবে।

    Reply
  232. সারাদিন পড়ালেখা নিয়ে বসে না থেকে একটা সুনির্দিষ্ট নিয়ম,রুটিন, গুছানো জীবন যাপন শিক্ষার্থীকে ভালো রেজাল্ট করতে অধিক সহায়তা করে।কিছু পিতামাতা সন্তানের উপর অধিক বোঝা চাপিয়ে দেন,সন্তান সেটা পারে বা না পারে সেটা বিবেচনা করে না।এতে করে সন্তানের উপর আরো বেশি করে অসহনীয় হয়ে উঠে পড়ালেখা।তাই সন্তান কোন জিনিসে শেখার আগ্রহ বেশি সেটা দেখতে হবে।পড়া লেখা কে আনন্দ ময় করে তুলতে হবে।সর্ব শেষে কনটেন্ট লেখকে অনেক ধন্যবাদ। এতো সুন্দর করেএতো প্রয়োজনীয় বিষয়টি সবার সামনে মেলে ধরার জন্য

    Reply
  233. আসলে প্রত্যেক মানুষেরই উচিত তার সন্তানকে পড়াশোনা জন্য একটা রুটিন তৈরি করে দেয়। যাতে তাদের মধ্যে কোনো মানসিক চাপ সৃষ্টি না হয়।রুটিন মেনে চলা ফেরা করলে আসলে মানুষের দ্বারা সবকিছু সম্বভ সেটা হোক শিক্ষা ক্ষেএে বা চাকরি জীবনে। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে আরো বোঝা সম্ভব।

    Reply
  234. আমরা অনেকেই পড়াশোনা করার সঠিক পদ্ধতি বা নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অনবগত।যার ফলে পরীক্ষায় খারাপ রেজাল্ট করি কিংবা সফলতা অর্জনে ব্যর্থ হই।নিচের কন্টেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়ম চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  235. লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় পড়াশোনার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।

    Reply

    Reply
  236. আমাদের উচিত সন্তানকে তার যোগ্যতা সামর্থ্য অনুযায়ী তাকে পড়াশোনায় উদ্বুদ্ধ করা। অনেক সময় দেখা যায়, অভিভাবকরা সন্তানকে বিভিন্ন সময় চাপের মধ্যে ফেলে দেয়। ফলে তারা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে এবং পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে যায়। একটি রুটিন মাফিক যদি কেউ পড়াশোনা করে এবং পড়াশোনাকে আনন্দময় করে তুলতে পারে তাহলে অবশ্যই সে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে এবং সেখান থেকে কিছু করতে পারার সম্ভাবনা তৈরি হবে৷ এই আর্টিকেলটি পড়লে আরও ডিটেলস বোঝা যাবে, একজন স্টুডেন্ট কিভাবে তার ডেইলি রুটিন তৈরি করে পড়ালেখা করবে এবং জীবনটাকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলবে।

    Reply
  237. সঠিকভাবে রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে পরীক্ষায় সফলতা অর্জন সহজ হয়ে যায়। এই কনটেন্ট থেকে পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কে আমরা একটি সুন্দর ধারণা পেতে পারি।

    Reply
  238. পড়াশোনা করা শুধু ভালো ফলাফল এর জন্য এটা সঠিক নয়। পড়াশোনার মাধ্যমে আমরা সুন্দর ভাবে জীবন সাজাতে পারি। পড়াশোনার অভ্যাস গড়ে তুলতে যা করনীয় তা এই কনটেন্টটিতে খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। লেখককে সাধুবাদ জানাই।

    Reply
  239. আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়াবারকাতুহু। ধন্যবাদ লেখক কে এই কনটেন্টটি সুন্দরভাবে লেখার ও ভালোভাবে বোঝানোর জন্য।আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।তবে এটি ভুল ধারণা। একজন মানুষের পক্ষে সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকা সম্ভব নয়।গবেষণা অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে থাকে কিন্তু দৈনন্দিন এর একটি সুন্দর পরিকল্পিত রুটিন তৈরি করে নিয়ম মেনে পড়ালেখা করলে রেজাল্ট ভাল করা সম্ভব। জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাইলে আত্মবিশ্বাস বজায় রেখে কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি সঠিক রুটিন তৈরি করে কিভাবে সময়কে মূল্যায়ন করা যায়, পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করা যায়, নিয়ম শৃঙ্খলা বজায় রেখে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে সর্বোপরি সাফল্য অর্জন করা যায়।উপরের আর্টিকেলে সঠিকভাবে পড়াশোনার নিয়ম উল্লেখ করা হয়েছে।

    Reply
  240. পড়াশোনা জীবন গড়ার মূল অস্ত্র আর ভালো পড়াশোনা ই ভালো ভবিষ্যত দেয়!সিলেবাস করে পড়লে সহজে ই পড়া যায়!এই লেখাটি বাবা-মা বা শিক্ষার্থী দের জন্য উপকারী !

    Reply
  241. শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী একটি কন্টেন্ট। এখানে শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার পদ্ধতি ও রুটিন কেমন হলে ভালো ফলাফল করা সম্ভব এবং সফল হওয়ার সম্ভব তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  242. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।

    আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলে সারাদিন পড়াশোনা না করে এই কন্টেন্টটিতে কিছু নিয়ম দেয়া আছে, এইগুলো পড়লে আশা করি অনেক উপকৃত হবেন।

    Reply
  243. মাশাল্লাহ, এরকম একটি কন্টেন্ট উপস্থাপনায় লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। লেখাপড়া করে উচ্চশিখরে পৌঁছাতে কে না চায় !তবে লেখাপড়া করার কিছু নির্দিষ্ট নিয়মাবলি রয়েছে ।যেমন : সময়মত পড়াশোনা,সময়মত খাওয়া ,সময়মত শরীর চর্চা ,সময়মত ঘুম ইত্যাদি রুটিনমাফিক আমাদের জীবনকে এক উচ্চপদস্থ করে তুলে । তাই নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করতে হবে ,কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং শরীর ও
    স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিতে হবে ।অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রাখতে হবে ।তবেই জীবনে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছানো সম্ভব।
    এই কন্টেন্টটি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।

    Reply
  244. পড়াশোনা করার যে টিপসগুলোর কথা বলা হয়েছে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এতে শিক্ষার্থীরা অনেকবেশি উপকৃত হবে।

    Reply
  245. ভাল শিক্ষার্থী হওয়ার জন্য রুটিন ফলো করার পাশাপাশি কিছু নিয়ম নীতির অনুসরণ করতে হয়। তাহলেই একজন ভাল শিক্ষার্থী হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলা যায় যাকনটেন্ট টিতে অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  246. একজন ভালো শিক্ষার্থী হতে হলে পড়াশোনার বিকল্প কিছু নেই। প্রতিদিন নিয়মমাফিক অন্তত কয়েক ঘন্টা পড়াশোনা করা বাধ্যতামূলক। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিক্ষার্থীরা যে পড়াশুনা করছে তা যেন মুখস্ত বিদ্যা না হয়। বুঝে বুঝে পড়াশোনা করতে হয়। আর খেয়াল রাখতে হবে যা শিক্ষার্থীরা শিখছে তা যেন তাদের উপর চাপ সৃষ্টি না করে।

    Reply
  247. আমরা সবাই বাচ্চাদের ভালো রেজাল্ট করাতে চাই, কিন্তু কিভাবে পড়লে ভালো রেজাল্ট করবে সেটার সঠিক নিয়ম জানি না, সারাদিন পড়লেই একটা বাচ্চা ভালো রেজাল্ট করবে না, তাকে পড়াগুলো বুঝে বুঝে পড়তে হবে, এই আর্টিকেল এ লেখক সুন্দর করে সব তথ্য দিয়েছে কিভাবে একজন বাচ্চার পড়ালেখা করা উচিত, এই নিয়ম গুলো অনুসরণ করলে ইনশাআল্লাহ একটা বাচ্চা ভালো রেজাল্ট করবে। লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল লেখার জন্য।

    Reply
  248. মনোযোগের সহিত পড়াশোনা করার বিকল্প নেই। ছোট বড় সকলের পড়াশোনা করার ধরন একেকজনের একেক রকম। অনেকে আছে সারাদিন পড়েও ভালো কিছু করতে পারে না। আবার অনেকে আছে অল্প সময় পড়েই ভালো করে। প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম আছে যেটা অনুসরণ করলেই পড়াটা কার্যকর ফলে পরিণত হয়।আসুন এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা পড়াশোনার নিয়ম কানুন সম্পর্কে খুঁটিনাটি জেনে নেই।

    Reply
  249. মাশাল্লাহ, এরকম একটি কন্টেন্ট উপস্থাপনায় লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। জীবনে সাফল্য অর্জন করতে হলে পড়াশোনার বিকল্প নেই। আমরা জীবনে প্রতিটি স্টুডেন্ট সবাই প্রথম সারিতে থাকতে চাই । তাই নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করতে হবে ,কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং শরীর ও স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিতে
    হবে ।অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রাখতে হবে ।তবেই জীবনে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছানো সম্ভব।
    এই কন্টেন্টটি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।

    Reply
  250. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
  251. প্রত্যেক কাজেই সফল হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম বা কৌশল মানা আবশ্যক।তেমনি পড়াশোনা করারও কিছু নিয়ম রয়েছে।সারাদিন শুধু পড়াশোনা করলেই ভালো রেজাল্ট করা যায় না।এক্ষেত্রে রুটিন সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। আমরা প্রত্যেকেই চাই ভালো রেজাল্ট করতে।কিন্তু কিভাবে পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব তা অনেকেই বুঝতে পারি না।শিক্ষার্থীদের এই সমস্যা সমাধানের জন্য কনটেন্টটি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।কনটেন্টটিতে লেখক পড়াশোনা করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যা আমাদের প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্যই ভীষণ উপকারী।ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  252. পড়াশোনা নিয়ম মেনে বুঝে আর কজনই বা করে। পড়াশোনা বিষয়ক যে দিকনির্দেশনা এই কনটেন্টিতে দেওয়া আছে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখক কে ধন্যবাদ একটি শিক্ষামূলক পোস্ট করার জন্য।

    Reply
  253. মাশাআল্লাহ
    চমৎকার একটা আর্টিকেল। এই আর্টিকেলের মধ্যে পড়াশুনা করার জন্য বিশেষ নিয়ম কানুন তুলে ধরা হয়েছে। জীবনে উন্নতি করতে হলে পড়াশুনার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই জীবনে সফলতা পেতে হলে রুটিনঅনুযায়ী পড়াশুনা করতে হবে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে এই আর্টিকেল তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  254. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।

    Reply
  255. বাঁধাধরা পড়াশোনা আর নিয়মমাফিক পড়াশোনায় অনেক তফাৎ।পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে কিছু রুটিন মেনে চললে আর নিয়মিত সেটা অনুসরণ করলে পড়ার মানোন্নয়ন এর সাথে সাথে পরীক্ষায়ও ভাল ফলাফল করা যায়।

    Reply
  256. একজন শিক্ষার্থীর রুটিনের পাশাপাশি কিছু নিয়ম মেনে চলা ও প্রয়োজন।এই কন্টেন্ট টিতে খুব ভালো নির্দেশনা দেওয়া আছে।শিক্ষার্থীদের উপকারে আসবে।

    Reply
  257. আসসালামু আলাইকুম,,
    জীবনে ভালো মানুষ হতে হলে জ্ঞান অর্জন এর বিকল্প নেই। আর জ্ঞান অর্জন করতে হলে লেখাপড়ার ও বিকল্প নেই। লেখাপড়া মূলত কিভাবে করতে হয় এবং সেই লেখাপড়া থেকে আসলেই কিভাবে জ্ঞান অর্জন করা যায় তা অনেকেই বুঝে না।পড়াশোনা করার কতগুলো নিয়ম আছে মনোযোগ সহকারে পড়া বুঝে পড়া আত্মবিশ্বাসের সাথে পড়া রুটিন মেনটেন করে পড়া, রাত জেগে পড়াশোনা না করা, ভোরে পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং পড়াশোনার ক্ষতি করে এমন কোন জিনিস পড়াশোনার রুমে না রাখা ইত্যাদি। আমরা অনেকেই নিয়ম করে পড়াশোনা না করার কারণে ভালো রেজাল্ট করতে পারিনা।এই কন্টেন্টে লেখক পড়াশোনার করার স্মার্ট কিছু নিয়ম বা কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যা মেনে চললে একজন শিক্ষার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  258. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। এমনটা সম্পূন ভুল ধারণা। আল্লাহতালা এক এক জন কে এক এক রকম জ্ঞান দান করেছে। ভালো পড়াশোনার জন্য সব সময় পড়ার টেবিলে বসে থাকতে হবে এমন কিছু নয়।একজন শিক্ষার্থীর রুটিনের পাশাপাশি কিছু নিয়ম মেনে চলা ও প্রয়োজন। কিছু টেকনিক খাটালে পড়াশোনা ভালো করা যায়। রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।৬-৭ ঘণ্টা পড়াশোনা না করে কি ভাবে অল্পতে পড়াশোনা করে জ্ঞান অর্জন করা যায়। এই কন্টেন্ট টিতে খুব ভালো নির্দেশনা দেওয়া আছে কিভাবে ভালোভাবে শিক্ষা অর্জন করা যায়।

    Reply
  259. মাশাল্লাহ লেখক খুবই সুন্দর একটি দিক গুছিয়ে তুলে ধরলেন,ছাত্র ছাত্রীদের জন্য অনেক উপকার হবে

    Reply
  260. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পথ।
    কন্টেন্ট লেখকের প্রতিটা লেখায় অসাধারণ। আল্লাহ পাক লেখকের জ্ঞানের বারাকাহ দান করুক আমিন।

    Reply
  261. মাশাল্লাহ, ছাত্র ছাত্রীদের জন্য এতো সুন্দর বিষয়টি সঠিক ভাবে বুঝিয়ে তুলে ধরার জন্য

    Reply
  262. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। কন্টেনটিতে পড়াশোনার গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোর পাশাপাশি পড়াশোনার নিয়মগুলো তুলে ধরা হয়েছে, সকল শিক্ষার্থীর উচিত এটি জানা এবং মানা.।

    Reply
  263. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করা প্রয়োজন। এই কন্টেনটিতে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজন এটি।আশা করি কন্টেন্টি পড়ে পিতা মাতা ও শিক্ষার্থীদের অনেক উপকার হবে। ইনশাআল্লাহ

    Reply
  264. আর্টিকেলটিতে মূলত পড়াশোনা করার কিছু নিয়মকানুন রয়েছে সেই নিয়মগুলো নিয়ে কার্যকরি দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে ।সকল শিক্ষার্থীই চায় যেন তার পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হয়। আর ভালো ফলাফল নির্ভর করে পড়াশোনা নিয়ম মাফিক করার উপর।
    পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করা সম্ভব। এই কন্টেন্টটিতে লেখক পড়ালেখার নিয়মকানুনগুলো পয়েন্ট আকারে সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছেন। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  265. পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে বা ভালো ছাত্র হতে সবাই চায়, কিন্তু সবাই সফল হওয়ার আসল কৌশল জানে না।ফলে বিফলও হয় অনেকেই। আর বর্তমানের কিছু অভিভাবক তো এই সফলতা কে দৌড় প্রতিযোগিতা মনে করে নিজেদের সন্তানদেরকে দার করিয়ে দেয়। ফলে হিতে বিপরীতই হয়। তাই সবার উচিত এই কনটেন্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়া এবং পড়াশোনা করার নিয়ম মেনে চলে রুটির মাফিক লেখাপরা করা। পড়াশোনা কে চাপ মনে না করে বিভিন্ন কৌশলে আয়ত্ত করা। তবেই আসবে সাফল্য ইনশাল্লাহ।

    Reply
  266. পড়াশুনা করার নিয়ম নিয়ে গবেষনা করলে দেখা যাবে যে দশ একেকজনের পড়াশুনার নিয়ম একেক রকম।তবে আমরা অনেকেই মনে করি ভালো ছাত্র বা ছাত্রী হতে হলে মনে হয় সারাদিনই পড়াশুনা করতে হবে,আসলে বিষটি এমন নয়।পড়ার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরন করলে পড়াশুনাটাকে ভালোভাবে আয়ত্ত করা যায়।যেমন: বুঝে পড়া,অনেকসময় ধরে এক পড়া না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,সকালে উঠে পড়ার অভ্যাস করা,রাত জেগে না পড়া,পড়াশুনায় অমনযোগী করে এমন জিনিস পড়ার টেবিলে না রাখা,মনযোগ সহকারে পড়া ইত্যাদি। এসব বিষয়ে এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।যা সআার জন্যই প্রয়োজনীয় টিপস্।

    Reply
  267. পড়াশুনা করার নিয়ম নিয়ে গবেষনা করলে দেখা যাবে যে দশ একেকজনের পড়াশুনার নিয়ম একেক রকম।তবে আমরা অনেকেই মনে করি ভালো ছাত্র বা ছাত্রী হতে হলে মনে হয় সারাদিনই পড়াশুনা করতে হবে,আসলে বিষটি এমন নয়।পড়ার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরন করলে পড়াশুনাটাকে ভালোভাবে আয়ত্ত করা যায়।যেমন: বুঝে পড়া,অনেকসময় ধরে এক পড়া না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,সকালে উঠে পড়ার অভ্যাস করা,রাত জেগে না পড়া,পড়াশুনায় অমনযোগী করে এমন জিনিস পড়ার টেবিলে না রাখা,মনযোগ সহকারে পড়া ইত্যাদি। এসব বিষয়ে এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।যা সবার জন্যই প্রয়োজনীয় টিপস্।

    Reply
  268. প্রায় অনেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্টের জন্য সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকা।আসলেই কি তাই? ভালো রেজাল্ট করতে হলে নিয়মিত পড়াশুনা করতে হবে এবং নিয়ম মেনে পড়াশুনা করতে হবে।অভিভাবক দের খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চা নিয়মিত এবং নিয়ম মেনে পড়াশুনা করছে কি না। বাচ্চাদের উপর চাপিয়ে দিলেই ভালো রেজাল্ট হয় না।এই কন্টেন্টে নিয়ম মেনে পড়াশুনা করার কথা সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে লেখা আছে।প্রতিটা অভিভাবক এবং ছাত্র ছাত্রীর এই কন্টেন্ট পড়ে উপকৃত হবে।এবং তাদের পড়াও উচিত।

    Reply
  269. পড়াশুনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। অসাধারণ কন্টেন্ট যা ছাত্র-ছাত্রীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  270. একেক জনের পড়ালেখার ধরন এক এক রকম এখানে কারো সাথে কারো মিল খুজে পাওয়া যায় না।প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী চাই ভালো রেজাল্ট করতে এবং পড়ালেখা করে জীবনে সফল হতে এই সফলতা অর্জন করতে হলে নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে এবং কিছু নিয়ম-কানুন অনুসরণ করতে হবে।এই কনটেন্টি অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থী পেতে পারে তার সফলতার সঠিক দিক নির্দেশনা।

    Reply
  271. রাতদিন বাবা মা বলেই যান, “বেশি করে পড়াশোনা কর! রেজাল্ট ভাল হতে হবে এবার!” আমরাও ভাল রেজাল্টের জন্য অথবা ভাল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার আশায় বইয়ে মুখ গুঁজে ডুবে থাকি পড়াশোনায়। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এত পরিশ্রমের পরও ফলাফল মন মতো হচ্ছে না। অথচ পাশের বাড়ির ছেলেটাই সারাদিন খেলাধুলা নিয়ে মেতে থাকার পরও পরীক্ষায় অনেক ভালো রেজাল্ট করছে। এর কারণ কি শুধুই মেধার তারতম্য? কখনোই নয়! সৃষ্টিকর্তা সবাইকেই সমান মেধা দিয়ে পাঠিয়েছেন, কিন্তু সেই মেধার সঠিক ব্যবহার আর পড়াশোনা করার নিয়মই ক্লাসের ফার্স্ট বয় আর লাস্ট বয়ের ব্যবধান তৈরী করে।

    দৈনন্দিন পড়াশোনা পদ্ধতিতে ছোট্ট ছোট্ট কিছু পরিবর্তন, জাদুকরী এক ভূমিকা রাখবে তোমার পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো করার পেছনে। পড়াশোনায় মনোযোগ আনার উপায় হিসেবে সবাই কিছু না কিছু কৌশল অবলম্বন করে। কিন্তু কয়েকটি টিপস মেনে চললে তোমার প্রস্তুতিটি আরও সহজ ও পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে।এই কনটেন্ট টি তে খুব সুন্দর ভাবে পড়াশোনার নিয়ম গুলো তুলে ধরা হইছে।

    Reply
  272. আমরা যারা শিক্ষার্থীরা আছি, আমরা যদি এই কন্টেন্টটি পুরোপুরিভাবে নিজের জীবনে বাস্তবায়িত করি, ইনশাআল্লাহ আশা করি সবাই সফল হব।

    Reply
  273. সব ছাত্র ছাত্রি চায় ভাল রেজাল্ট করতে। কিন্তু এদের পড়া লেখার ধরণ একেক রকম। জিবনে সফল হতে হলে পড়া শুনার পাশাপাশি কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করা দরকার। উপরের কনটেন্টি অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থী পেতে পারে তার সফলতার সঠিক দিক নির্দেশনা। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  274. পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম আছে। সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই যে ভালো ফলাফল করা যায় তা কিন্তু না। ভালো ফলাফলের জন্য দরকার একটি রুটিন করে পড়াশোনা করা, মনোযোগ দিয়ে একটি টার্গেট নিয়ে পড়া, আরও নানান সহজ উপায় মানলেই সহজেই ভালো ফলাফল করা সম্ভব।

    Reply
  275. জীবনে সফল হতে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। হোক তা প্রাতিষ্ঠানিক অথবা অপ্রাতিষ্ঠানিক। যথাযথ নিয়মে, সুশৃঙ্খল ভাবে পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফল করা যায়।এই কন্টেন্টটিতে এই বিষয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  276. পড়াশোনা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পড়াশোনা করার সঠিক ১২ টি নিয়ম এই কনটেন্টে তুলে ধরা হয়েছে। লেখক এই কন্টেন্টটিতে পড়াশোনার নিয়মনীতি অসাধারন ভাবে আলোচনা করেছেন। শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রয়োজনীয় কন্টেন্টটি লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  277. জীবনে বড় কিছু হতে হলে লেখাপড়ার ঊর্ধ্বে কিছু নেই।ভালো ফল করার জন্য রুটিন অনুযায়ী পড়াশুনা করা উচিত।যদিও লেখাপড়ার পাশাপাশি অন্যান্য কার্যকলাপও একজন রুটিন অনুসরনকারী ছাএ বা ছাত্রীর করা উচিত।যদিও এসব কার্যকলাপে তাদের আগ্রহ থাকতে হবে।যদি আগ্রহ না থাকে তাহলে তারা মানুষিকভাবে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়বে।মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া না করলে কখনোই ভালো লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে না।এই কন্টেন্টের মাধ্যমে সফলতা অর্জনের জন্য রুটিন অনুযায়ী। লেখাপড়া করতে হবে এবং প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করার মধ্য দিয়ে সফলতার শিখরে পৌছানো সম্ভব।লেখককে ধন্যবাদ লেখাপড়ার কৌশল সম্পর্কে জানানোর জন্য।

    Reply
  278. পড়াশোনার নিয়ম নীতি বা পদ্ধতি একেকজনের একেক রকম হলেও প্রত্যেকের ই উদ্দেশ্য থাকে ভালো রেজাল্ট করা আর তার জন্য প্রয়োজন রেগুলারিটি মেইনটেইন করে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া। তাই পড়াশোনার ধরন বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করার মাধ্যমে সফলতা অর্জিত হবে। কনটেন্ট টি পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কিত হওয়ায় শিক্ষার্থীদের জন্য উপকৃত হবে

    Reply
  279. জিবনে শিক্ষা অর্জন করতে হলে অনেক পড়াশোনা করতে হয়।তবে পড়াশোনা করারও কিছু সিস্টেম রয়েছে। যেগুলো যথাযথ ভাবে মেনে চললে জিবনে সফল হওয়া অনেকাংশে সহজ হয়ে যায়। অনেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।তবে তা সঠিক নয়।একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে না।উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।আমি আশাবাদী, এই কনটেন্টটি পড়ে অনেকেই উপকৃত হবে।

    Reply

    Reply
  280. আজকাল মানুষ মনে করে সারাদিন বসে পড়ালেখা করলেই মনে হয় পরীক্ষায় ভাল করা যায়।কিন্তু এমন অনেকেই আছে কিছু কৌশল অবলম্বন করে অল্প পড়েই ভাল ফলাফল করে।আবার কেউ সারাদিন পড়েও ভাল করতে পারে না।আসলে পড়ালেখায় ভাল করতে চাইলে কিছু কৌশল অবলম্বন করে পড়তে হয়।যেটা এই কন্টেন্ট এ খুব সুন্দর করে বলা হয়েছে যেমন: মুখস্হ না করে বুঝে পড়তে হবে,রুটিন করে পড়তে হবে,পড়ার মাঝে বিরতি নিতে হবে,রাত জেগে না পড়ে ভোরে পড়ার অভ্যাস করতে হবে ইত্যাদি। পড়ালেখায় ভাল করার কৌশল জানতে এই কন্টেন্ট টি খুবই উপকারী। সকলের এটা পড়া উচিত।

    Reply
  281. প্রত্যেকের পড়াশোনা করার নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন।জীবনে বড় কিছু হতে হলে লেখাপড়ার ঊর্ধ্বে কিছু নেই।ভালো ফল করার জন্য রুটিন অনুযায়ী পড়াশুনা করা উচিত।অনেকে মনে করেন ভালো শিক্ষার্থী মানেই A to Z মুখস্থকরণ।শিক্ষার্থীদের এই সমস্যা সমাধানের জন্য কনটেন্টটি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  282. কখনো কি ভেবেছেন পড়াশোনা করার নিয়ম এর ব্যাপারে? বা কিভাবে সহজে নিয়মমাফিক পড়াশোনা করা যায়?
    পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু পড়তে বসলেই রাজ্যের ভাবনা, বার বার ফোন ধরতে ইচ্ছা করে, সময় চলে যায়, কিছুই পড়া হয় না। এমন সমস্যায় যদি ভোগেন, তবে এ লেখা আপনার জন্য। পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।তবে সকলের উচিত নিয়মমাফিক পড়াশুনা করা।নিয়মমাফিক করলে সবকিছুই ভালোভাবে করা যায়।সঠিক নিয়মে পড়াশোনার কিছু কৌশল নিয়ে এই আর্টিকেল লেখা।পড়াশোনার বিষয়ে এত সুন্দর ভাবে কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  283. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।
    অনেকেই ভাল রেজাল্টের জন্য অথবা ভাল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার আশায় অথবা ভাল একটা চাকরি পাবার আশায় সারাক্ষণ নাকমুখ গুঁজে পড়ালেখায় ডুবে থাকে। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এত পরিশ্রমের পরও ফলাফল মনমতো হচ্ছে না। অথচ পাশের বাড়ির ছেলেটা সারাদিন খেলাধুলা নিয়ে মেতে থাকার পরও পরীক্ষায় অনেক ভাল ফল করছে। এর কারণ কি শুধুই মেধার তারতম্য? কখনোই তা নয়। মহান সৃষ্টিকর্তা সবাইকেই সমান মেধা দিয়ে পাঠিয়েছেন, কিন্তু মেধার সঠিক ব্যবহারই ক্লাসের ফার্স্ট বয় আর লাস্ট বয়ের ব্যবধান তৈরী করে দেয়।
    এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করতে চাই তাহলো- বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে।
    একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শিখা সম্ভব? অভিভাবকগণ শুধুমাত্র সমাজের মানুষের কাছে সন্তানকে নিয়ে গর্ব বা অহংকার করার জন্য তাদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে অমানসিক চাপ। অনেকেই চাপ কাটিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারে আবার অনেকেই ছিটকে পড়ে যায়।
    সমাজে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী আমরা অনেকেই মনে করি যে, বেশি বেশি পড়লেই ফল ভালো হবে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রম করার চেয়ে সময়মত সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে অনেক বেশি ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব। যেমন- শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে।
    এই কন্টেন্ট টি পড়লে ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকগন খুব ভালো ভাবে বুঝতে পারবো কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে। কিভাবে খুব সহজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। এই প্রবন্ধ টি খুবই উপকারী ছাত্রছাত্রীদের জন্য। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  284. একেকজন মানুষের পরালেখার ধরন একেকরকমের। এক মাত্র সঠিক নিওমে পড়াশুনা করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এই কনটেন্টিতে পড়াশুনা করার কিছু কার্যকারি নিওম তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  285. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি এক জনের সাথে অন্য জনের মিল খুজে পাওয়া যায় না। আমাদের অনেকের ধারণা পরীক্ষায় ভাল করতে হলে সারাদিন পড়াশোনা করতে হয়।কিন্ত পড়াশোনার কিছু নিয়ম আছে ,যা লেখক এই কনটেন্ট এ খুবই সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন। যেমন- বুঝেপড়া , যা শিখেছি তা অন্যকে শিখানো,আধ ঘন্টা পর পর বিষয় পরিবর্তন করে পড়া, টার্গেট সেট করা, মনোযোগ সহকারে পড়া এবং রুটিন তৈরী করে পড়া।রুটিন করে পড়লে সময়ের মূল্যায়ন হয় ,পড়ায় মনোযোগ বাড়ে রেজাল্ট ভালো হয়, নিয়ম শৃংখলা শিখায় সর্বোপরি সফলতা পেতে সাহায্য করে ।ছাত্র ও অভিভাবকদের জন্য খুবই উপকরী ও গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।

    Reply
  286. পড়াশোনা করার পদ্ধতি একেকজনের কাছে একেকরকম। কেউ অল্প পড়ে ভাল ফলাফল করে।আবার কেউ বেশী পড়ে আশানুরূপ ফলাফল পায় না। কেউ
    পড়াশোনার পাশাপাশি নাচ, গান, ড্রইং ইত্যাদি অনেকগুলো বিষয় একসাথে করার ফলে ভাল ফলাফল করতে পারে না। তাই সকলের জানা দরকার কিভাবে পড়াশোনা করলে ভাল ফলাফল আশা করা যায়। এই কন্টেন্টটি এ ব্যাপারে সকলের উপকারে আসবে।

    Reply
  287. টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়ালেখা করা, সময় সম্পর্কে সচেতন থাকা, আত্মবিশ্বাস থাকা, রুটিন তৈরি করা এবং সে অনুযায়ী পড়ালেখা করা, প্রত্যেকটি বিষয় আনন্দ নিয়ে, বুঝে পড়ার চেষ্টা করা ইত্যাদি। অতিরিক্ত চাপ নিয়ে পড়ালেখা করলে, ভালো ফলাফল অর্জন করা যায় না বরং কৌশল অবলম্বন এর মাধ্যমে আনন্দের সাথে পড়ালেখা করা উচিত

    Reply
  288. সফলতা অর্জন ও ভালো রেজাল্ট করার জন্য সঠিক গাইডলাইন মেনে পড়াশোনা করার কোনো বিকল্প নেই।প্রত্যেকের পড়াশোনার ধরন ভিন্ন ভিন্ন।ভালো ফলাফল পেতে সারাদিন পড়াশোনায় ব্যাস্ত থাকার প্রয়োজন নেই।রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।পড়াশোনার বিষয়ে এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  289. সমাজে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী আমরা অনেকেই মনে করি যে, বেশি বেশি পড়লেই ফল ভালো হবে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রম করার চেয়ে সময়মত সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে অনেক বেশি ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব। যেমন- শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে।

    Reply
  290. পরীক্ষা ভালো ফলাফল করার জন্য যেমন পড়াশোনার কোন বিকল্প নেই তেমনি ভালো প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য কিছু কলা কৌশল অবলম্বন করতে হয়। যেমন: শৃংখল পড়ার রুটিন তৈরি করা, প্রতিটি বিষয় আনন্দের সাথে বুঝে পড়ার চেষ্টা করা, অতিরিক্ত চাপ না নেওয়া ইত্যাদি। ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর একটি আর্টিকেল দেওয়ার জন্য।

    Reply
  291. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে? আমার মতে পারে না কারণ সারাদিন একই কাজে কারও মন বসে না। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রম করার চেয়ে সময়মত সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে অনেক বেশি ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব। যেমন- শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে।লেখক ঠিক এই বিষয়ে নিয়ে কন্টেন্টটি সাজিয়েছন। যা পড়ে অনেকে উপক্রিত হবে ইনশাআল্লা।

    Reply
  292. নিয়ম মত কাজ করলে সাফল্য অর্জন করা সহজ হয়।বিষেশ করে পড়ালেখায় সাফল্য লাভ করার জন্য নিয়ম মেনে চলার বিকল্প নাই।অনেকেই দীর্ঘ সময় ধরে পড়ে কিন্তু সাফল্য পায় না। কিভাবে নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে পড়াশোনা করা যায় সেটা এই কন্টেন্টটি আলোচনা করা হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ এই সময় উপযোগী উপস্থাপনার জন্য।

    Reply
  293. পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের দেশের অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের নানা বিষয়ে পারদর্শী করে গড়ে তুলতে চান ।এক্ষেত্রে অনেক শিক্ষার্থী পড়াশুনা নিয়মমাফিক করতে ব্যাহত হন। একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে ।এই কন্টেন্টটি আলোচনা করা হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ এই সময় উপযোগী উপস্থাপনার জন্য।

    Reply
  294. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করে দেখা গেছে যে, একেক জনের পড়াশোনার নিয়ম নিয়ম একেক রকমের হয়ে থাকে। প্রতিটি শিক্ষার্থী চায় যে তার পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে আর এজন্যই পড়াশোনার একটা নিয়ম বা রুটিন থাকা আবশ্যক। এই আর্টিকেলটিতে পড়াশোনার নিয়মাবলী সুন্দরভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন। লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply

    Reply
  295. প্রথমত ধন্যবাদ জানাই এই কনটেন্ট এর লেখককে। কারন তিনি পড়ালেখার নিয়ন অনেক সুন্দর ভাবে এখানে তুলে ধরেছেন। যা একজন শিক্ষার্থীর জানা জরুরি। তিনি এখানে আরও একটি কথা তুলে ধরেছেন যেটি হচ্ছে পড়াশুনায় ভালো করতে হলে বেশি বেশি পড়তে হয় না বরং একটি রুটিন অনুযায়ী মনযোগ সহকারে পড়তে হয়।এতে অল্প সময় পরলেও সেটা মনে থাকে।আশা করি এর মাধ্যমে সবাই উপকৃত হবেন।

    Reply
  296. পড়াশোনা করার জন্য প্রথম থেকে সঠিক গাইডলাইন বা অভিভাবক দরকার। যে প্রথম থেকে সঠিক গাইড দিবে। যে বিষয়টা বেশি একজন শিক্ষার্থী পারে সেই দিকে মনোযোগ দেওয়া। শিক্ষার্থীকে বেশি চাপ দেয়া যাবে না। বুঝে পড়লে পড়া অনেক দিন মনে থাকে। নিজে শিখে অন্যকে শেখালে বিষয় গুলো বেশি মনে থাকে। নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাস রাখা যে আমার দ্বারা সব সম্ভব। রুটিন করে পড়া। রুটিন করে পড়লে পড়া দ্রুত হয়। খুব ভোরে পড়া। নামায পড়ার পর মন ফ্রেশ থাকে আর ভোরের আবহাওয়া পড়ার জন্য উপযোগি। একজন শিক্ষার্থী এই বিষয় গুলো মেনে চললে জীবনে সফল হতে পারবে। এই কনটেন্টটি একজন শিক্ষার্থীর জন্য পথ প্রদর্শক। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর আর্টিকেল উপাস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  297. একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।
    এই কনটেন্টে এটাই উল্লেখ করা হয়েছে।
    লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় পড়াশোনার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  298. পড়াশোনা করে ভালো ফলাফল এবং সফলতা সবাই চায়। আর পড়াশোনার রয়েছে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম। নিয়ম মেনে পড়াশোনা না করলে ফায়দা হাসিল হয় না। পড়াশোনা করতে হবে নিয়ম মেনে,তাহলেই কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন সম্ভব হবে। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা,পরিমিত ঘুম, টার্গেট ঠিক করে মিশন কমপ্লিট করা ইত্যাদি সহ আরো অনেক নিয়ম রয়েছে পড়াশোনার। একজন ভালো শিক্ষার্থী পড়াশোনায় ভালো করার জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে হবে, আনন্দ নিয়ে পড়তে হবে, সময় নষ্ট করবে না, পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা,এবং ধর্মীয় শিক্ষার চর্চাও করবে।
    উক্ত কন্টেন্টে লেখক পড়াশোনার সঠিক নিয়মনীতি বর্ণনা করেছেন; যা বর্তমানে শিক্ষারত শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।

    Reply
  299. জীবনে সফলতা অর্জনের একমাত্র মূল মন্ত্র হচ্ছে পড়াশোনা। পড়াশুনা মানে সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকতে হবে তা নয়। দশজনের পড়াশোনার নিয়ম দশ রকমের হয়ে থাকে। পড়াশোনাকে আনন্দময় করে তুলতে হলে কিছু নিয়ম ও পদ্ধতি অনুসরণ করে সামনে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব।এক্ষেত্রে রুটিনের কোন বিকল্প নেই। সঠিক নিয়ম মাফিক রুটিন তৈরি করলে একজন শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস বেড়ে ওঠে ফলে সে পরীক্ষায় সবসময় ভালো রেজাল্ট করতে সক্ষম হয়। উক্ত কনটেন্টে লেখক খুব সুন্দর ভাবে পড়াশোনার টেকনিক ও পদ্ধতি উপস্থাপন করেছে যা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্যই অনেক উপকারী।

    Reply
  300. প্রতিটি মানুষের পড়ার ধরন আলাদা। কেউ অল্প সময়ের মধ্যে অনেককিছু পড়ে মনে রাখতে পারে এবং ভালো রেজাল্ট করতে পারে।অন্য দিকে, অনেকে আবার সারাদিন ধরে পড়ে মনে রাখতে পারে না। এমন অবস্থা সকলের উচিৎ রুটিন তৈরি করে পড়া।জীবনে রুটিন মেনে চলে সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করা সম্ভব। ভালো ফলাফল অজর্ন করা সম্ভব। প্রতিটি অভিবাবকদের উচিৎ নিজের সন্তানদের মেধার অনুযায়ী শিক্ষা দেওয়া।আমি এই লেখা থেকে অনেক কিছু শিক্ষা গ্রহন করতে পারলাম।

    Reply
  301. আল্লাহর তায়ালা প্রত্যেক মানুষকে আলাদা আলাদা ভাবে সৃষ্টি করেছেন। প্রত্যেকটি মানুষের শারীরিক গঠন যেমন আলাদা ঠিক তেমনি তাদের বুদ্ধিগত দিকটি ও আলাদা। একেক জন এক এক নিয়মে জীবনের সফল হতে পারে। ঠিক তেমনি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পড়ালেখা করার আলাদা আলাদা নিয়ম থাকে। একেক জন শিক্ষার্থী একেক নিয়মে পড়ে । পরীক্ষায় ভালো করতে গেলে, জীবনে সফল হতে গেলে পড়ালেখার বিকল্প নেই। সকলের রাখা উচিত পড়ালেখা করার সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা এবং প্রত্যেকটি অভিভাবকের উচিত তার সন্তানদের মেধা অনুযায়ী পড়ালেখার চাপ দেওয়া। পড়ালেখা করার সময় আর্টিকেলে বর্ণিত নিয়মগুলো মেনে চললে শিক্ষার্থী অবশ্যই সফল হবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত রাত জেগে না পড়ে, সকালে পড়ালেখায় করা। এছাড়া বুঝে বুঝে পড়লে, নিজে যা পড়েছে তা অন্যকে পড়ালে, একটু সময় নিয়ে বিরতি দিয়ে পড়লে পড়া অনেকদিন মনে থাকে। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উচিত অস্থির না হয়ে, শান্ত মনে, পড়ালেখার নিয়ম গুলো মেনে পড়ালেখা করা।

    Reply
  302. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে? আমার মতে পারে না কারণ সারাদিন একই কাজে কারও মন বসে না। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রম করার চেয়ে সময়মত সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে অনেক বেশি ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব। যেমন- শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে।

    Reply
  303. কথায় আছে, “সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়”। আর্টিকেলটির মাধ্যমে কিভাবে সময়ের মধ্যে পড়ালেখা নিয়মিতভাবে করা যায় এটি খুব ভালোভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একেক রকম পড়ালেখার ধরণ একেক রকম। তবে যে যেই নিয়মেই পড়ালেখা করুক না কেন একটি নির্দিষ্ট রুটিন অনুযায়ী এগিয়ে গেলে ফলাফল আশানুরূপ হয়। কিভাবে পড়লে বেশি লাভবান হ‌ওয়া যাবে তা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ভালোভাবে বোঝা যায়‌।

    Reply
  304. পড়াশোনার জন্য নিজেকে দক্ষ হতে হলে কিছু নিয়ম বা টিপস জানতে হবে । নিজেকে স্মার্ট করতে যে বিষয়ে পড়াশোনা বা জানার আগ্রহ সে বিষয়টাকে বারংবার পড়ে বুঝে জানতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়াদি শেখা প্রয়োজন ।সেজন্য শুধুমাত্র পড়াশোনা নয় সকল কাজই রুটিন তৈরি করা উচিত। রুটিন তৈরিতে সময়ের কাজ সময়ে করা সম্ভব। সর্বোপরি সফলতা পেতে সাহায্য করে।

    Reply
  305. পড়াশোনা করে সবাই সফল হতে চায়। সফলতা অর্জন করতে হলে প্রথমে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝে পড়তে হবে,লেখাপড়ায় মনোযোগ ব্যঘাত করে এমন সব জিনিস থেকে বিরত থাকতে হবে। এই কনটেন্ট-এ পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  306. এই কন্টেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সহায়ক নির্দেশিকা প্রদান করে। অধ্যয়নের নিয়ম এবং কৌশল এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  307. জীবনে পড়াশোনায় ফাস্ট হওয়া মানেই সফলতা নয়। একটা মানুষ সফল তখনই হয় যখন সে মানুষের মত মানুষ হয়। যখন তার মনুষত্ব বিকশিত হয়। আমাদের কিছু অভিভাবক আছেন যারা সব সময় বাচ্চাদেরকে ঘাড় ধরে পড়তে বসান। তাদের প্রতিটা সময় চাপ দিতে থাকেন ফার্স্ট হতেই হবে। নিজেদের সন্তানের সাথে অন্যের বাচ্চাদের তুলনা করেন। তাদের ব্যর্থতাকে হেয় করে দেখেন। যার ফলে একটা বাচ্চা কখনোই তার মেধা শক্তি বিকাশ করতে পারেনা। আমাদের সকলের উচিত বাচ্চাদেরকে তাদের মেধা বিকাশের সুযোগ করে দেওয়া। একজন অভিভাবক যদি তার সন্তানকে একটা রুটিনের সাথে পড়াশোনা করান। শৃঙ্খলার সাথে প্রতিটা কাজ শেখান, ভবিষ্যতে সে একজন সুন্দর মনুষ্যত্বের মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে। এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি পয়েন্টে কিভাবে পড়তে হবে সে নিয়মটা সহজ ভাবে দেয়া আছে। লেখক তার লিখার মাধ্যমে পয়েন্ট পয়েন্ট করে বুঝিয়ে দিয়েছেন কিভাবে নিয়ম মত পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট করা যায়। এটি স্টুডেন্টদের জন্য খুবই শিক্ষনীয় একটি কনটেন্ট।

    Reply
  308. পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো পড়াশোনাকে করে তোলে আনন্দদায়ক। তাই
    পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম থাকা জরুরি যাতে বাচ্চারা পড়াশোনার ভয় কাটিয়ে উঠতে পারে। পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম আছে। সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই যে ভালো ফলাফল করা যায় তা কিন্তু না। ভালো ফলাফলের জন্য দরকার একটি রুটিন করে পড়াশোনা করা, মনোযোগ দিয়ে একটি টার্গেট নিয়ে পড়া, আরও নানান সহজ উপায় মানলেই সহজেই ভালো ফলাফল করা সম্ভব।এই কন্টেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সহায়ক নির্দেশিকা প্রদান করে। অধ্যয়নের নিয়ম এবং কৌশল এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  309. প্রতিটি কাজেরই নিয়ম রয়েছে।সেই নিয়মে কাজ করলেই কাজে সফল হওয়া যায়।আর নিয়মের বাইরে কাজ করলে কাজে সফল হওয়া যায়না। তেমনি পড়াশোনারও কিছু নিয়ম রয়েছে।কিন্তু আমরা অনেকেই পড়াশোনার সঠিক নিয়ম বা পদ্ধতি সম্পর্কে জানিনা।কনটেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে পড়াশোনার সঠিক নিয়মগুলো ব‍্যাখ‍্যা করেছেন।পাশাপাশি অভিভাবকদেরও কিছু নির্দেশনা প্রদান করেছেন।এই কনটেন্টের নিয়মগুলো একজন শিক্ষার্থীর জন‍্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই কনটেন্টটি প্রত‍্যেক শিক্ষার্থীর পড়া উচিত।

    Reply
  310. সন্তানদেরকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর তাদেরকে পড়াশোনা বা অন্যান্য বিষয়াদি শিখানো উচিৎ। তাদের উপর নিজের খেয়াল খুশি মতো কোন কিছুই চাপানো উচিৎ নয়। কেননা ধারণ ক্ষমতার বাইরে সে কোনকিছুই নিতে পারবে না।
    পড়ালেখা করার নিয়োমটি এখানে খুব সহজে উল্লেখ করা হয়েছে।

    Reply
  311. যেকোনো কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য সঠিক নিয়মের মাধ্যমে করা উচিত । ঠিক তেমনি পড়াশোনার ক্ষেত্রেও নিয়ম মেনে পড়াশোনা করা উচিত । তবেই তো ভালো ফলাফল আশা করা যায় ।
    খুব সুন্দরভাবে এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়ম উপস্থাপন করা হয়েছে । ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট লেখার জন্য ।

    Reply
  312. অনেকেই ভাল রেজাল্টের জন্য অথবা ভাল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার আশায় অথবা ভাল একটা চাকরি পাবার আশায় সারাক্ষণ নাকমুখ গুঁজে পড়ালেখায় ডুবে থাকে। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এত পরিশ্রমের পরও ফলাফল মনমতো হচ্ছে না। অথচ পাশের বাড়ির ছেলেটা সারাদিন খেলাধুলা নিয়ে মেতে থাকার পরও পরীক্ষায় অনেক ভাল ফল করছে। এর কারণ কি শুধুই মেধার তারতম্য? কখনোই তা নয়। মহান সৃষ্টিকর্তা সবাইকেই সমান মেধা দিয়ে পাঠিয়েছেন, কিন্তু মেধার সঠিক ব্যবহারই ক্লাসের ফার্স্ট বয় আর লাস্ট বয়ের ব্যবধান তৈরী করে দেয়।
    আমরা অনেকেই “স্টাডি হার্ড” অর্থাৎ “বেশি বেশি পড়লেই ফল ভাল হবে”- এমন ধারণা পোষণ করি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে “স্টাডি হার্ড” এর চেয়ে “স্টাডি স্মার্ট” বা “সঠিক নিয়মে পড়াশোনা” অনেক বেশি ফলপ্রসূ। Don’t just study hard, study ‘smart’
    পরীক্ষার রেজাল্ট ভাল করতে দৈনন্দিন পড়াশোনা পদ্ধতিতে ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন জাদুকরী ভূমিকা রাখে।

    Reply
  313. পড়াশোনা করার নিয়ম নিয়ে উক্ত কন্টেন্টটি খুবই উপকারী। ভালো রেজাল্ট করার জন্য এই নিয়মগুলো মেনে চলা উচিত।

    Reply
  314. ভালো রেজাল্ট করার জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে । শিক্ষার্থীরা যদি নিয়ম গুলো মেনে পড়াশুনা করে তাহলে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব ।একজন অভিভাবক যদি তার সন্তানকে একটা রুটিনের সাথে পড়াশোনা করান। শৃঙ্খলার সাথে প্রতিটা কাজ শেখান, ভবিষ্যতে সে একজন সুন্দর মনুষ্যত্বের মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে। এই কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে প্রতিটি পয়েন্টে কিভাবে পড়তে হবে সে নিয়মটা সহজ ভাবে দেয়া আছে।

    Reply
  315. ভালো রেজাল্ট, মেধাবী হওয়ার জন্য সারাদিন পড়াশোনা করার প্রয়োজন নেই। আবার একেবারে অবহেলা করাও যাবে না। ক্লাসে ফার্স্ট হতে হলে অবশ্যই পড়াশোনা করতে হবে। তবে তা রুটিন মাফিক এবং নিউ অনুযায়ী পড়তে হবে। কনটেন্টটিতে পড়াশোনার নিয়ম খুব সুন্দর ভাবে লেখক বুঝিয়েছেন। আশা করছি সকল স্টুডেন্ট এর জন্য কনটেন্টি খুবই উপকৃত হবে।

    Reply
  316. নিয়ম করে, কিছু গাইডলাইন অনুসরণ করে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীকে কখনও ঘন্টার পর ঘন্টা পড়তে হয়না ভালো রেজাল্ট করার জন্য। উক্ত কনটেন্টে লেখক এমন কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন যা অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থী চাপমুক্ত থেকে পড়তে পারবে এবং ভালো ফলাফলও করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
    ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  317. একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করা সম্ভব।ভালো রেজাল্ট, মেধাবী হওয়ার জন্য সারাদিন পড়াশোনা করার প্রয়োজন নেই। আবার একেবারে অবহেলা করাও যাবে না। ক্লাসে ফার্স্ট হতে হলে অবশ্যই পড়াশোনা করতে হবে। তবে তা রুটিন মাফিক এবং নিউ অনুযায়ী পড়তে হবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  318. এক এক জন মানুষের পড়াশুনার নিয়ম এক এক রকম।কাউরির সাথে কাউরির মিল নেই।আর সফলতার সাথে ভালো কিছু পেতে হলে প্রতিটা পদক্ষেপে সঠিক রুটিন মেইনটেইন করা জরুরি। তাহলে কাজপর আউটপুট ভালো হয়। এখানে এই বিষয়েই চমৎকার কিছু টিপস তুলে ধরেছেন লেখক।

    Reply
  319. কেউ সারা দিন পড়েও পড়া মুখস্থ হয় না আবার কেউ কেউ আছেন একবার পড়লেই পড়া মুখস্থ হয়ে যায়।তাই কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। না বুঝে বোকার মতো কোন কিছু শিখা উচিত নয়। আমরা অনেকেই মুখস্থ পড়াশোনা করি, বোঝার চেষ্টা করি না। যে কোন বিষয়কে আপনি যদি মুখস্থ করেন একটা সময় সেটা ভুলে যাবেন। আর যদি বুঝে পড়েন তবে সেটা কখনই ভুলবেন না। এ পদ্ধতিতে লেখাপড়া করলে পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং পড়াশোনার অনেক বিষয় জীবনের কোন না কোন সময় কাজে আসবে। এজন্য মুখস্থ বিদ্যা বর্জন করে বুঝে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো বুঝে পড়ার বিষয় নয়, মুখস্থ পড়তে হয়। যেমন- পবিত্র কুরআন হিফজ করা, কবিতা মুখস্থ করা ইত্যাদি।ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ভোরে উঠে প্রার্থনা করে তারপর ফ্রেশ হয়ে হালকা কিছু নাস্তা করে পড়াশুনার প্রস্তুতি নেওয়া যায়। ভোর বেলা শরীর ও মন উভয়ই সতেজ থাকে। তাই এই সময়ে পড়লে সেটা খুব ভালো মনে থাকে।তবে তার জন্য যে জিনিষটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাহলো পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো। সকালে শরীরে কোন প্রকার ক্লান্তি থাকে না। সকালের আবহাওয়া শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ্য থাকতে সাহায্য করে। সকালে লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে এবং তা খুব সহজেই মস্তিস্কে প্রবেশ করে। অন্য সময়ে যে পড়া সম্পন্ন করতে ২ ঘন্টা সময় লাগে ভোর বেলায় তা সম্পন্ন করতে ১ ঘন্টা সময় লাগবে। এজন্য সারাদিনের মধ্যে লেখাপড়ার সবচেয়ে উপযোগী সময় হলো ভোর বেলা।। একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে- অনেক বাবা-মা জোড় করে সন্তানদের উপর বিভিন্ন চাপ সৃষ্টি করেন অমুক এতো ভালো পড়াশোনা করে, ভালো রেজাল্ট করে, তুমি কেন পারো না?? এই ধরনের মানসিক চাপ দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তাকে চাপ মুক্ত পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে এটাও ভালো রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সহায়তা করবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  320. আজকের লেখাটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আমার মনের কথাগুলো লেখক তার লেখায় তুলে ধরেছেন। এইজন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
    আমরা ছেলেবেলায় লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা করে বড়ো হয়েছি। কিন্তু বর্তমানে আমার সন্তানদের খেলাধুলা করার মতো জায়গা দিতে পারি না।
    বাসা থেকে স্কুল, স্কুল থেকে বাসা। এই একগুঁয়ে জীবনে ওরা লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগ হাড়িয়ে ফেলছে।

    Reply
  321. পড়াশোনা করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে। কিন্তু এই পড়াশোনাটা আমরা কতজন ঠিকঠাক মতো করি।যার জন্য এত পড়াশোনা করে ও সফলতা হাতের নাগালে আসে না। কন্টেটির নিয়ম ও রুটিন অনুসরণ করলে আমাদের সফলতা অর্জন অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।লেখককে অত্যন্ত ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর রুটিন ছাত্র-ছাত্রীদের উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  322. প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি ভিন্ন রকম হয়। অনেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। ধারণাটি সঠিক নয়। পড়াশোনায় ভালো ফলাফল করতে হলে কঠোর পরিশ্রমের সাথে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে পড়াশোনা করতে হবে। এই আর্টিকেলটিতে পড়াশোনার নিয়ম বা কৌশল সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং কিছু মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে যা অভিভাবকসহ শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  323. সঠিক গাইড লাইন এবং রুটিন মাফিক পড়াশোনা একজন শিক্ষার্থীকে সফলতার পথে এগিয়ে দেয়। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় পড়াশোনার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  324. রেজাল্ট ভালো করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে অধিকাংশ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীর ধারনা । আলোচ্য কনটেন্টটি পিতা-মাতা এবং শিক্ষার্থী
    সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । পড়াশোনার ক্ষেত্রে সফল হতে চাইলে নিয়মিত পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য ভালো কাজে অংশগ্রহনসহ আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।
    গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো রাত জেগে না পড়ে ভোরে উঠে পড়াশোনার অভ্যাস করা!কন্টেন্টটিতে উল্লেখিত নিয়মাবলী একজন শিক্ষার্থী অনুসরণ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করতে পারবে ইনশআল্লাহ।
    সুন্দর আর্টিকেলটি উপহার দেওয়ার জন্য উপস্থাপককে অসংখ্য ধন্যবাদ ওমোবারকবাদ।

    Reply
  325. পড়াশোনার উদ্দেশ্য শুধু ভাল রেজাল্ট করাই না বরং জীবনে বিভিন্ন ধাপে এই শিক্ষাকে কাজে লাগানো। আজকাল বেশিরভাগ শির্ক্ষার্থীরা শুধু ভাল রেজাল্ট করার জন্য লেখাপড়া করে। একেক শিক্ষার্থী একেকভাবে পড়াশোনা করে।কেউ সারাদিন পড়ে,কেউবা দিনের নির্দিষ্ট কিছু সময় পড়ে আবার কেউ সারাবছর না পড়ে শুধুমাত্র পরীক্ষার আগে পড়ে।আলোচ্য কন্টেন্টিতে কিভাবে সঠিকভাবে পড়াশোনা করতে হয় তা সুন্দরভাবে উল্লেখ রয়েছে।নিয়ম করে কিছু গাইডলাইন অনুসরণ করে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীকে কখনও ঘন্টার পর ঘন্টা পড়তে হয়না ভালো রেজাল্ট করার জন্য। উক্ত কনটেন্টে লেখক এমন কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছেন যা অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থী চাপমুক্ত থেকে পড়তে পারবে এবং ভালো ফলাফলও করতে পারবে। যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। বুঝে লেখাপড়া করলে পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং পড়াশোনার অনেক বিষয় জীবনের কোন না কোন সময় কাজে আসবে।এছাড়া একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।
    ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দরভাবে এই বিষয়টিকে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  326. বেশি বেশি পড়লে ফল ভালো হয়, এমন ধারণাই সবার। কিন্তু বেশি পড়ার থেকে সঠিক নিয়মে পড়া অনেক বেশি ফলপ্রসূ। পড়ার রুটিনে অল্প কিছু পরিবর্তন, আর চমৎকার কিছু কৌশল জানা থাকলে অল্প পড়েও এগিয়ে থাকা যায়। এখানে সঠিক নিয়মে পড়াশোনার কিছু কৌশল নিয়ে লেখক খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন।

    Reply
  327. পড়াশোনা করার নিয়ম এ কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ ।

    ভালো রেজাল্ট করার জন্য এই নিয়মগুলো মেনে চলা উচিত।

    Reply
  328. পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করার জন্য পড়াশোনার বিকল্প নেই। ভাল ভাবে পড়াশোনা করার জন্য রুটিন মেনে চলতে হবে। এই আর্টিকেলে পড়াশোনার নিয়ম সুন্দর ভাবে বর্ননা করা হয়েছে।

    Reply
  329. সব অভিভাবক ই চান তাদের সন্তান যেন ফাস্ট হয় আবার সেই সাথে তার আরও এক্সট্রা যোগ্যতা ও থাকুক।অনেক অভিভাবক শুধুমাত্র তাদের সন্তানদের নিয়ে গর্ব করার উদ্দেশ্য ও এরকম করে থাকেন।মূলত এতে করে কোন সন্তান তার ব্যাক্তিগত ইচ্ছা বা সখ কে বিসর্জন দিয়ে অভিভাবক দের কথা মেনে নেয় কিন্তু এতে করে সন্তানদের নিজস্ব পছন্দ, চাওয়া পাওয়া অপূর্ণ ই থেকে যায়।এই বিষয় টি মোটেও উচিৎ নয়।বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত সন্তানদের পরিচালনা করার ক্ষেত্রে যা মেনে চললে অভিভাবক এবং সন্তান দুই পক্ষই ভালো থাকবে।এই লেখাটি অভিভাবকদের পড়া উচিত। আমার ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  330. উপরোক্ত পোস্ট টিতে আলোচনা করা হয়েছে শিক্ষা নিয়ে। শিক্ষা হচ্ছে মানুষের একটি মৌলিক চাহিদার একটি অংশ। উপরোক্ত আলোচনায় বোঝানো হয়েছে শিক্ষা মানুষের প্রতিযোগিতার একটি অংশ নয় বরংচ শিক্ষা হচ্ছে একজন মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধির একটি পদ্ধতি। আমরা অনেকেই এই শিক্ষার কৌশল কে অধিক পরিমাণে জটিল করে তোলে। যা একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে একপ্রকার অমানুষিক চাপের সৃষ্টিকর। তাই আমাদের শিক্ষার সঠিক মূল্যায়ন নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

    Reply
  331. ভাল ফলাফল করার জন্য কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করা প্রয়োজন। এই আর্টিকেলে পড়াশোনার নিয়ম ভালভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য খুব উপকারী হবে।

    Reply
  332. পড়াশোনা আসলে সব শিক্ষার্থীই করে থাকে। কিন্তু পড়াশোনার যে কিছু নিয়ম আছে সেটা অনেকেই জানে না।পড়াশোনা মানে শুধু ভালো রেজাল্ট করা নয় বরং কিছু শেখা।আর এই শেখার জন্যই আমাদের পড়াশোনার নিয়ম জানতে হবে। এই কনটেন্ট টি পড়লে আমরা পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  333. প্রত্যেকটি শিক্ষার্থী তার শিক্ষা জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাই। এজন্য দেখা যায় একেকজন শিক্ষার্থী পড়ালেখার জন্য একেক ধরনের নিয়ম অনুসরণ করে। শিক্ষা জীবনের সফলতা অনেকটাই এই নিয়মের উপর নির্ভরশীল। উক্ত আর্টিকেলটিতে পড়ালেখার নিয়ম সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে। এজন্য লেখককে জানাই, অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  334. পড়াশোনার জন্য বাধা ধরা কোন নিয়ম নেই। একেকজনের পড়ার নিয়ম একেক রকম। কেউ খুব মনোযোগ সহকারে পড়ে আবার কেউ কোন গুরুত্বই দেয় না। মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়।

    Reply
  335. প্রতিটি কাজেরই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম থাকে। তেমনি পড়াশোনা করারও কিছু নিয়মকানুন আছে। সেই নিয়মমাফিক পড়াশোনা করলে ভবিষ্যতে ভালো করা সম্ভব। উপরের কনটেন্টিতে পড়াশোনার নিয়মকানুন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  336. মা শা আল্লাহ।প্ৰত্যেক শিক্ষার্থী ও তাদের বাবা মাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল।পড়াশোনা আমাদের একজন ভালো মানুষ হতে শিখায়। কিন্তু সারাক্ষন আমরা যদি বই এর পড়া পড়ি তাহলে আমাদের মধ্যে ভালো মানুষ হওয়া খুব কষ্ট কর। তাই আমাদের পড়াশোনার জন্য একটি রুটিন তৈরি করা খুব প্রয়োজন।

    Reply
  337. আমাদের মত শিক্ষার্থীদের জন্য অবশ্যই জানা উচিত পড়ালেখা করার নিয়মাবলী গুলো। আজকাল আমরা যেন রাত জেগে পড়াকেই ভালো মনে করি। বর্তমান পড়াশোনা মান যে পর্যায়ে গেছে পড়াশোনা শিক্ষার্থীদের কাছে একটা অবহেলার বস্তুতে পরিণত হয়েছে।সঠিক নিয়মাবলী মেনে আমাদের শিক্ষার্থীদের কে গুরুত্ব সহকারে পড়াশোনা করা উচিত। বেশ কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ টপিক এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করি শিক্ষার্থীদের কনটেন্ট টি কাজে দিবে।

    Reply
  338. পড়াশোনা আমরা অনেকেই করি কিন্তু নিয়ম মেনে কজনেই বা করি।যে কোনো কিছুই সম্পন্ন করার কিছু নিয়ম রয়েছে। নিয়ম মেনে কাজ করলে ঐ কাজে সফল হওয়া যায়। ঠিক তেমনি কেউ যদি নিয়ম মেনে কাজ করে তাহলে সে ভালো রেজাল্ট অবশ্যই করবে। অনেকে আছে ভালো রেজাল্ট করার জন্য সারাদিন ই পড়ে। কিন্তু সারাদিন পড়লেই ভালো রেজাল্ট করা যায় না। কিছু কৌশল আছে যা অবলম্বন করলে অবশ্যই ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব। এই আর্টিকেলে পড়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে বলা হয়েছে।

    Reply
  339. আমাদের মধ্যে আমরা প্রায় সকল শিক্ষার্থী চাই ক্লাসে ফার্স্ট বয় হতে।এর জন্য আমরা মনে করি ক্লাসে ফার্স্ট হতে হলে সারাদিনই পড়াশোনা করতে হবে কিন্তু আসলে এটা সঠিক পদ্ধতি না।প্রতিটা কাজেরই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম থাকে।তেমনি পড়াশোনার ক্ষেত্রেও কিছু নিয়মকানুন মেনে পড়াশোনা করলে খুব সহজে ভবিষ্যতে একটি ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব।পড়াশোনা করার মানে শুধু ভালো রেজাল্ট করা না কিছু শিখা।আর কিছু শিখার জন্য পড়াশোনার নিয়ম জানা খুবই জরুরী।এই কন্টেন্টিতে পড়াশোনার নিয়ম এবং এর প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কে খুবই সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।শিক্ষার্থীরা যদি এই কন্টেন্টির দেওয়া নিয়মগুলো অনুসরণ করে পড়াশোনা করে তাহলে আশাকরি তারা উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপনার জন্য।

    Reply
  340. পড়ার সময় কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। যেমন, আলাদা অধ্যায় বা বিষয়ের জন্য আলাদা রঙের ফ্ল্যাশকার্ড তৈরি করে নিজের ভাষায় সংক্ষেপে তথ্য লিখে রাখা। পড়া অন্য কাউকে বুঝিয়ে দেওয়া। বড় তথ্য ছোট ছোট অংশে ভাগ করা। নির্দিষ্ট সময় পরপর পুনরায় পড়া। একই বিষয়ে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কী কী প্রশ্ন আসতে পারে তা চিন্তা করা এবং তার উত্তর জানা।

    Reply
  341. প্রত্যেক ব্যক্তিভেদে পড়াশোনা করার নিয়ম ভিন্ন হয়ে থাকে। এটির ব্যাপারে শিক্ষার্থীর প্রতি বর্তমানে অভিভাবকদের যেমন সচেতন ও যত্নশীল হওয়া উচিত তেমনই প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করা উচিত। এই কনটেন্ট-এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম লেখক শিক্ষার্থীর জন্য লিখেছেন, যেমন- মুখস্থ ছেড়ে বুঝে পড়া, জ্ঞানের পরিধি করা, বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার আগ্রহী হওয়া, রাত না জেগে ভোরে পড়ার অভ্যাস গড়া, যেকোন ইলেক্ট্রনিক ও সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বিরত থাকা এবং সবশেষে আত্মবিশ্বাস নিয়ে রুটিনের মাধ্যমে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া, এতে একজন শিক্ষার্থী তার পরিশ্রমের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করতে পারবে।
    “পড়াশোনা করার নিয়ম” শিরোনামে লেখক শিক্ষার্থীদের জন্য যে পদ্ধতিগুলো দিয়েছেন তা খুবই উপকৃত এবং লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এই উপকারী কনটেন্টটি সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  342. Almost everyone thinks that to get good results, you have to be busy with studies all day long. Is it really so? Can a person study all day long? No, he cannot. The rules of proper study are mentioned in the said content, such as reading for comprehension, reading at intervals without reading continuously, studying by making a routine, studying by setting a target or mission, etc. Good results can be achieved easily if adopted.

    Reply
  343. একজন ছাত্র বা ছাত্রীর পক্ষের সঠিক নিয়ম অনুসরণ ব্যতীত ভালো রেজাল্ট সম্ভব হয় না। পড়াশোনার পাশাপাশি যে কোন সহশিক্ষা কার্যক্রম পড়াশোনা কে আনন্দময় করে তোলে। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম থাকা জরুরী যাতে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার হয় কাটিয়ে উঠতে পারে। আলোচ্য কনটেন্টটিতে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে যা অবলম্বন করলে সহজে ভাল রেজাল্ট করতে পারবে যে কোন শিক্ষার্থী।

    Reply
  344. আমরা সবাই পড়াশোনা করি নিজেদের নিয়মে কিন্তু সবাই আর প্রথম হতে পারিনি । আবার অনেকে আছে সারাদিন পড়ে কিন্তু তার লক্ষ্য অবধি পৌছাতে পারে না। পড়াশোনা করার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে অনেকে জানে আবার অনেকে জানে না। যারা জানে না এই কনটেন্টটি তাদের পড়াশোনা করার নিয়মটা সহজ করে দিবে।
    লেখক এখানে কয়েকটি ধাপ আকারে প্রকাশ করেছেন। কীভাবে পড়াশোনা করলে ভালো ফলাফল এবং অন্যান্য কারিকুলামে ও অংশগ্রহণ করতে পারবে।
    শিক্ষার্থীদের জন্য কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  345. পড়াশোনা করার নিয়ম মেনে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস। নিয়মিত পড়াশোনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে এবং তাদের একাগ্রতা ও মনোযোগ বৃদ্ধি করে। নিয়ম মেনে পড়াশোনা করার ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিদিনের কাজগুলি সুপরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন করতে পারে। এতে তারা পড়াশোনার প্রতি আকর্ষণ এবং ভালোবাসা অনুভব করে।এটি তাদের অধ্যাবসায় ও কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা গড়ে তোলে, যা জীবনের যেকোনো ক্ষেত্রেই সফলতার জন্য অত্যন্ত জরুরি। তাছাড়া, নিয়ম মেনে পড়াশোনা করার ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠ্যসূচির বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত জ্ঞান অর্জন করতে পারে, যা তাদের সামগ্রিক বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে সহায়ক হয় ফলে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।অতএব, পড়াশোনার নিয়ম মেনে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য এক অপরিহার্য অভ্যাস। এটি শুধু শিক্ষাজীবনে নয়, পরবর্তী জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের জন্য সফলতার দ্বার খুলে দেয়। নিয়মিত পড়াশোনার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা তাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে অমূল্য সম্পদ হয়ে ওঠে। সুন্দর একটি আর্টিকেল। পড়ালেখা করার নিয়ম জানতে সকলের এই আর্টিকেলটা পড়া উচিত।

    Reply
  346. প্ল্যানিং ছাড়া যেকোন কাজের ফলাফল প্রায়ই খারাপ আসে।
    পড়াশোনার ক্ষেত্রেও একইকথা। বোকার মত সারাদিন বই নিয়ে বসে না থেকে নিয়মিত রুটিনমাফিক পড়াশুনা করলেই বেশি উপকার এবং সফলতার হাতছানিও খুবই সহজ।

    Reply
  347. প্রতিটা কাজ যদি সময় ও নিয়ম মেনে করা যায় তাহলে জীবনে সাফল্য লাভ করা যাবে। তেমনি পড়াশোনা টাও যদি নিয়ম মেনে করা যায় তাহলে প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।

    Reply
  348. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে।পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।যেমন- বুঝে পড়া, মুখস্থ ছাড়ো।যা পড়েছো তা অন্যকে শিখাও,একটানে না পড়ে তা বিরতি দিয়ে পড়া,অনেকক্ষণ একটি বিষয় না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া,রাত জেগে পড়াশোনা না করা,ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা, আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা, লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিষ হাতের কাছ বা পড়ার রুমে না রাখা,আনন্দ বা মজা করে পড়া ইত্যাদি। ভালো ফলাফল করতে সারাদিন বইয়ে মুখ গুঁজে পরে থাকতে হয়, তা কিন্তু না।বিশেষ টেকনিক গুলো অনুসরণ করে ভালো ফলাফল করা যায়, যা এ কন্টেন্ট টি উল্লেখ করা আছে।

    Reply
  349. পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম থাকা জরুরি যাতে বাচ্চারা পড়াশোনার ভয় কাটিয়ে উঠতে পারে।রাত জেগে পড়াশোনা না করা,ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা।পড়ালেখা করার নিয়ম জানতে সকলের এই কনটেন্ট টা পড়া উচিত।

    Reply
  350. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।
    আমরা সবাই পড়াশোনা করি নিজেদের নিয়মে কিন্তু সবাই আর প্রথম হতে পারিনি । আবার অনেকে আছে সারাদিন পড়ে কিন্তু তার লক্ষ্য অবধি পৌছাতে পারে না। পড়াশোনা করার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে অনেকে জানে আবার অনেকে জানে না। যারা জানে না এই কনটেন্টটি তাদের পড়াশোনা করার নিয়মটা সহজ করে দিবে।

    Reply
  351. আমরা সবাই পড়াশোনা করি নিজেদের নিয়মে, কঠোর পরিশ্রমও করি অনেক ভালো রেজাল্টের জন্য কিন্তু ফলাফল আশানুরূপ হয় না। আবার অনেকে আছে সারাদিন পড়ে কিন্তু তার লক্ষ্য অবধি পৌছাতে পারে না।

    উপরের কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  352. This passage talks about the importance of routine in the lives of students, particularly in the context of their academic and personal development.

    Here’s a breakdown of the passage:

    * **Parents want their children to be proficient in various subjects, besides just academics.** They want their children to be well-rounded individuals.
    * **This can sometimes make it difficult for students to focus on their studies.** They face pressure to excel in multiple areas.
    * **A routine helps students manage their time effectively and build confidence.** By following a schedule, they can balance their academic responsibilities with other activities.
    * **Sticking to the established routine is crucial for students’ success.** It provides a framework for consistency and helps them achieve their goals.

    In essence, the passage emphasizes that a structured routine can be a valuable tool for students to navigate their academic journey and develop their overall well-being. It helps them balance their studies with other pursuits and ultimately contributes to their success.

    Reply
  353. বাচ্চাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সহশিক্ষা কার্যক্রমে অভ্যস্ত করা যায়, তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে শিশুর পড়াশোনা ও খেলাধুলায় ব্যাঘাত না ঘটে।এছাড়া মুখস্থ না করে, বুঝে বুঝে রুটিন অনুযায়ী নিয়মিত পড়াশোনা করা,রাতজেগে না পড়ে, ভোরে ওঠে নির্দিষ্ট বিরতি দিয়ে পড়া।কোন প্রকার ডিভাইস এ আসক্ত না হয়ে আনন্দ নিয়ে পড়াশোনা করা। আত্মবিশ্বাস রাখা,খেলাধূলা করা,তাহলে ভালো ফলাফলের পাশাপাশি জীবনে সফল হওয়া সম্ভব,ইনশাআল্লাহ। এই গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট টি লিখার জন্য লেখককে আন্তরিক ধন্যবাদ।

    Reply
  354. জীবন চলার পথে নিয়মকানুন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার মধ্যে পড়াশোনা অন্যতম। আর তাই পড়াশোনার ক্ষেত্রেও প্রোয়জন নিয়মকানুন। পড়াশোনায় ডিসিপ্লিন থাকলে খুব সহজেই সাফল্য অর্জন করা সক্ষম হয়। আর্টিকেল টিতে খুব সুন্দর ভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলপড়ে স্টুডেন্ট রা খুব সহজেই তাদের পড়াশোনায় কাজে লাগিয়ে উপকৃত হবে ইংশা-আল্লাহ!

    Reply
  355. পড়াশুনার পাশাপাশি বাচ্চাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমের অব্যস্ত করা প্রয়োজন। কিন্তু সেটা অবশ্যই সেটা বাচ্চাদের সামর্থ্য অনুযায়ী করতে হবে। কোন চাপ সৃষ্টি করা যাবে না। সব কিছুর মধ্যে ভারসাম্য রেখে কাজ করলে ইনশাআল্লাহ্ সফলতা আসবে।

    Reply
  356. মাসআল্লাহ খুব সুন্দর একটা কন্টেন্ট।এই কনটেন্টটি পড়ে শিক্ষার্থীদের অনেক উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর ভাবে কনটেন্ট টি লেখার জন্য।

    Reply
  357. এই কন্টেন্টটি শিক্ষার্থীদের পড়া শুনার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যা শিক্ষারথীদের খুবই উপকারে আসবে। লেখকে অনেক ধন্যবদ এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়া জন্য।

    Reply
    • মাশা-আল্লাহ খুব সুন্দর একটা কনটেন্ট। পড়াশোনার পাশাপাশি বাচ্চাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে অভ্যস্ত করা প্রয়োজন। কিন্তু অবশ্যই সেটা বাচ্চাদের স্বামর্থ অনুযায়ী করতে হবে। এটি পড়াশোনার ভিত্তিক করে বানানো হয়েছে। আশা করি একে অনেকের কাজে লাগবে।

      Reply
  358. পড়াশোনা করার জন্য নিয়ম মেনে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । পড়াশোনায় ডিসিপ্লিন থাকলে খুব সহজেই সাফল্য অর্জন করা সক্ষম হয়।রুটিন করে পড়াশোনা করলে খুব সহজে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব, একসাথে অনেক সময় না পড়ে,অল্প অল্প করে পড়ার অভ্যাস করা, বেশি রাত জেগে পড়াশোনা না করে, ভোরবেলা পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা,মাশাআল্লাহ , লেখক এই কন্টেন্টিতে পড়াশোনা সম্পর্কে ও পড়াশোনা করার নিয়ম কি কি সম্পূর্ণ বিষয় আলোচনা করা হয়েছে এতে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবেন কিভাবে পড়াশোনা করতে হবে তা জানতে পারবেন শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি উপকারী কন্টেন্ট।

    Reply
  359. প্রাত্যহিক জীবনে চলতে গেলে নিয়মমাফিক জীবন পরিচালনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ জীবনের সব কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হলে নিয়মের বাইরে যাওয়া যাবে না। নিয়ম মেনে কাজ করলে ঐ কাজটা সঠিক সময়ে করা যায়।এতে অনেকটা চিন্তা মুক্ত ও থাকা যায়। আর পড়াশোনা করতে হলে অবশ্যই নিয়ম ভালোভাবে জানা দরকার। আমি মনে করি এই আর্টিকেল শুধু শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, অভিভাবকদের জন্য ও প্রয়োজন এতে তারা সন্তানের উপর নিয়ম তৈরি করতে সাহায্য করবেন। আর পড়াশোনা নিয়ম মেনে করলে ঐ পড়াটা যেমন দ্রুত কমপ্লিট হয় তেমনি অনেকদিন পর্যন্ত মনেও থাকবে। ধন্যবাদ লেখককে এরকম আর্টিকেল জানানোর জন্য।

    Reply
  360. পড়াশোনা করার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রথমত, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে পড়াশোনা করা প্রয়োজন। একটি রুটিন তৈরি করে সেই অনুযায়ী পড়াশোনা করা উচিত। দ্বিতীয়ত, পড়াশোনার পরিবেশ পরিচ্ছন্ন ও শান্ত হওয়া উচিত যাতে মনোযোগ বিঘ্নিত না হয়। তৃতীয়ত, পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য জ্ঞানমূলক বই পড়া প্রয়োজন। চতুর্থত, পড়ার সময় মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো বিভ্রান্তির বিষয় থেকে দূরে থাকা উচিত। পঞ্চমত, পড়ার সময় বিশ্রামের জন্য বিরতি নেওয়া উচিত। এভাবে নিয়ম মেনে পড়াশোনা করলে সফলতা অর্জন সম্ভব।

    .

    Reply
  361. সকল অভিবাভকদের তাদের বাচ্চাদের নিয়ে স্বপ্ন থাকে বাচ্চাদের পড়াাশোনা করিয়ে মানুষের মত মানুষ করে গড়ে তোলার, তাদের সন্তানরা যেনপড়াশোনা করে সফলতা পায়!
    এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হয় যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। না বুঝে বোকার মতো কোন কিছু শিখা উচিত নয়। যে কোন বিষয়কে আপনি যদি মুখস্থ করেন একটা সময় সেটা ভুলে যাবেন। আর যদি বুঝে পড়েন তবে সেটা কখনই ভুলবেন না। এ পদ্ধতিতে লেখাপড়া করলে পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং পড়াশোনার অনেক বিষয় জীবনের কোন না কোন সময় কাজে আসবে। এজন্য মুখস্থ বিদ্যা বর্জন করে বুঝে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো বুঝে পড়ার বিষয় নয়, মুখস্থ পড়তে হয়। যেমন- পবিত্র কুরআন হিফজ করা, কবিতা মুখস্থ করা ইত্যাদি। আমরা সফল হতে চাই বা আমাদের অভিভাবকরা সফল হতে আমাদেরকে দেখতে চান কিন্তু সফল হওয়ায় চাবিকাঠি জানা নাই,পড়াশোনা করে সফল হতে হলে আগে চাই আত্মবিশ্বাস,আমাকে পাড়তে হবে এমন মনোভাব প্রয়োজন,তারপর যে বিষয়টা নিয়ে পড়ব সেটা আগে বুঝে পড়তে হবে,
    উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা ফলোআপ করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।
    কন্টেন্ট টি শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  362. পড়াশুনা করে সফলতা অর্জন করতে সবাই চাই। কিন্তু একেক জনের পড়াশুনা করার নিয়ম একেক রকম। তবে আত্মবিশ্বাস নিয়ে কঠোর পরিশ্রম করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী রা যদি কিছু নিয়ম ও রুটিন তৈরি করে যেমন:- রাত জেগে না পড়ে যদি ভোরে উঠে প্রার্থনা করে, কিছু সময় ব্যয়াম করে তারপর নাস্তা করে পড়তে বসে তবে সেই পড়া বেশি মনে থাকে। তাছাড়া যদি রুটিন মাফিক পড়ালেখা করে এবং সব ধরনের আসক্তি থেকে দূরে থাকে যেমন:- মোবাইল, গেমসের সরজ্ঞ্যমাদি ইত্যাদি তবে ই ভালো ভাবে পড়াটা মনে রাখতে পারবে। তাছাড়া আনন্দের সাথে যদি পড়ে তবে তা ভালো ভাবে মনে রাখতে পারবে

    Reply
  363. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের সাধারণত মিল পাওয়া যায় না। আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। কিন্তু একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শেখা সম্ভব নয়। যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা খুবই জরুরি। আমি মনে করি এই আর্টিকেল শুধু শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, অভিভাবকদের জন্য ও প্রয়োজন এতে তারা সন্তানের উপর নিয়ম তৈরি করতে সাহায্য করবেন। আর পড়াশোনা নিয়ম মেনে করলে ঐ পড়াটা যেমন দ্রুত কমপ্লিট হয় তেমনি অনেকদিন পর্যন্ত মনেও থাকবে। ধন্যবাদ লেখককে এরকম আর্টিকেল জানানোর জন্য।

    Reply
  364. পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। সারাদিন অনর্গল মুখস্ত না করে রুটিন অনুযায়ী নিয়ম মেনে পড়াশোনা করলে সফল হওয়া সম্ভব। শিক্ষার্থীদের জন্য কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  365. নিয়মিত পড়াশোনা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে এবং মনোযোগ বৃদ্ধি করে। পড়াশোনা করার নিয়ম মেনে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় । প্রতিদিনের কাজগুলি সুপরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন করতে নিয়ম মাফিক পড়াশুনার বিকল্প নেই । এতে তারা পড়াশোনার প্রতি আকর্ষণ এবং ভালোবাসা অনুভব করে।এটি তাদের অধ্যাবসায় ও কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা গড়ে তোলে, যা জীবনের যেকোনো ক্ষেত্রেই সফলতার জন্য খুবই জরুরী।

    পড়াশোনার নিয়ম মেনে চলা যে কোন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এক অপরিহার্য অভ্যাস। এটি শুধু শিক্ষাজীবনে নয়, পরবর্তী জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের জন্য সফলতার দ্বার খুলে দেয়। নিয়মিত পড়াশোনার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা তাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে অমূল্য সম্পদ হয়ে ওঠে।
    পড়াশুনার নিয়ম নিয়ে সুন্দর একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ লেখককে। পড়ালেখা করার নিয়ম জানতে সকলের এই আর্টিকেলটা পড়া উচিত।

    Reply
  366. তথ্যবহুল এই লেখনীর মাধ্যমে আমরা জানলাম,
    পড়াশোনা করার বিভিন্ন নিয়ম।
    যেমন-
    বুঝে পড়ো, মুখস্থ ছাড়ো | 
    যা শিখেছো তা অন্যকে শিখাও।
    একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া | 
    অনেকক্ষণ একটি বিষয় না পড়ে বিভিন্ন বিষয় পড়া।
    ভোরে পড়াশুনার অভ্যাস গড়ে তোলা | 
    রাত জেগে পড়াশোনা না করা |
    লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিষ হাতের কাছ বা পড়ার রুমে না রাখা।
    টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা এবং টার্গেট সম্পন্ন হলে নিজেকে নিজেই পুরস্কৃত করা।
    আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা।
    আনন্দ বা মজা করে পড়াশোনা করা।
    মনোযোগ সহকারে পড়াশোনা করা।
    রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা।
    শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন ম্বনে করলে সফলতা আসবে।

    Reply
  367. পড়াশোনা করার নিয়ম এক একজনের এক এক রকম। কেউ বেশি পড়ে রেজাল্ট ভালো করে আবার কেউ কম পড়ে রেজাল্ট ভালো করে, কেউ সারা বছর পরে রেজাল্ট ভালো করে, কেউ পরীক্ষার আগে পড়ে রেজাল্ট ভালো করে। কিন্তু বেসিক কিছু নিয়ম আছে যেগুলো ফলো করলে পড়াশোনাটা খুব সহজ হয়ে যায়। এই আর্টিকেলে সেগুলোই তুলে ধরা হয়েছে,

    Reply
  368. পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষেরই পড়াশোনা করতে মন চায় না। একজন শিক্ষার্থীকে প্রতিদিনই নিয়ম করে কয়েক ঘণ্টা পড়াশোনা করতে হয়। অনেকে পড়লেও মনে থাকে না। আবার দীর্ঘ সময় পড়ায় মনোযোগ রাখতে পারেন না। মনকে কেন্দ্রীভূত করা ও দীর্ঘ সময় একনাগাড়ে পড়াশোনা করে নিঃসন্দেহে যে কেউ চাকরির ক্ষেত্রে কিংবা একাডেমিক পরীক্ষায় সফল হবেন। সত্যিকার অর্থে একজন সফল ছাত্র ও একজন ব্যর্থ ছাত্রের পার্থক্য এখানেই। লেখককে অসংখ্য শুকরিয়া এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক ‘পড়াশোনায় দীর্ঘক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখার কিছু বৈজ্ঞানিক উপায়’ নিয়ে আলোচনা করার জন্য।

    Reply
  369. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এতো সুন্দর কনটেন্ট এর জন্য লেখকে ধন্যবাদ জানাই।

    Reply
  370. একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শেখা সম্ভব নয়। যে কোন কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো আত্মবিশ্বাস। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা খুবই জরুরি। এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  371. পড়াশোনা করলেই যে শুধু ভালো রেজাল্ট করা যায়, সে ভাবনা পুরোপুরি ঠিক না। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকা খুবই প্রয়োজন। আত্মবিশ্বাসের পাশাপাশি কঠোর পরিশ্রম করাও প্রয়োজন
    এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  372. পড়াশোনা নিয়ম অনুসরণ করে করলে ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব। এই কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

    Reply
  373. শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে

    Reply
  374. আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  375. পড়াশোনা হলো জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এর উপর আমাদের ক্যারিয়ার নির্ভর করে। পড়াশোনা করার সঠিক নিয়ম না জানার কারণে অধিক পরিশ্রম করার পরও শিক্ষার্থীরা সঠিক ফলাফল নিশ্চিত করতে পারেনা। এই পোস্টটি মাধ্যমে পড়াশোনা করার পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা অর্জন হয়েছে।

    Reply
  376. Learning is a very crucial part of our life. Through this, we can gain our desired dream job and fulfil our dreams. People who do not know much about the right learning process, they become fail even though they study hard. This article gives a clear view of the learning rules and the way of learning.

    Reply
  377. পড়াশোনার সময় এবং নিয়ম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রথমেই বলা হয়েছে ভোর বেলা পড়াশোনা করার গুরুত্বের কথা। রাত জেগে পড়াশোনা করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং এতে মনোযোগের অভাব হতে পারে। পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখতে মোবাইল ও অন্যান্য বিভ্রান্তিকর উপকরণ থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশোনা করা এবং তা সম্পন্ন হলে নিজেকে পুরস্কৃত করা উচিত। আত্মবিশ্বাস নিয়ে এবং আনন্দসহকারে পড়াশোনা করতে হবে। মনোযোগ সহকারে এবং রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করলে সফলতা আসবে।

    Reply
  378. কোন নিয়মে পড়ালেখা করলে লক্ষ্যে পৌছানো সহজ হবে তা অত্যান্ত সুন্দর ভাবে উক্ত কনটেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে। তাই কনটেন্টটি শুধু ছাত্র-ছাত্রীদের নয় বাবা-মাদের ও অনেক উপকারে আসবে ইন-শা-আল্লাহ্। ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপুর্ণ কনটেন্টটির জন্য।

    Reply
  379. প্রত্যেক শিক্ষার্থী চায় যে তারা পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পেয়ে ভালো করতে । কিভাবে পড়াশোনা করলে তারা পরীক্ষায় ভালো করতে পারবে অনেকে বুঝতে পারে না । পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে ও রুটিন মেনে পড়াশোনা করতে হবে। পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি একেক জনের একেক রকম। অনেকের ধারণা হলো ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। কিন্তু একজন মানুষের পক্ষে একই সময়ে এতো কিছু শেখা সম্ভব নয়। সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করলে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে যেমন-বুঝে পড়া করলে ,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়লে ,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করলে ,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করলে পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখা যায় , দ্রুত পড়া মনে থাকে ও সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে। কন্টেন্টটিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  380. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না।উক্ত কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়ে হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।কন্টেন্ট লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  381. পরীক্ষায় ভালো ফলাফল বা জব পাওয়ার জন্যে করতে হবে নিয়মিত পড়াশোনা।তবে পড়াশোনা করতে হবে নিয়ম মেনে। এতে যেমন সময়ের অপচয় হয়না তেমনই পড়া স্থায়ী ও কার্যকর হয়।পড়াশোনার সেই সকল টিপস
    এন্ড ট্রিকস নিয়েই মুলত এই কনটেন্ট টি লেখা হয়েছে।এই সকল টিপস মেনে পড়াশোনা করলে শিখন স্থায়ী হবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  382. কনটেন্টটিতে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে । অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  383. সবকিছুরই একটা নিয়ম আছে আর সে নিয়ম অনুযায়ি চললে ভালো ফল পাওয়া যায়। আমাদের সব কাজেরই একটি রুটিন তৈরি করা উচিত। যাতে রুটিন অনুযায়ী আমরা কাজগুলো সম্পূর্ণ করতে পারি। এবং সফলতা অর্জন করতে পারি। এই কনটেন্টি পরলে আমরা পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবো ।

    Reply
  384. লেখকের আলোচ্য লেখাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বহুল। যা সমাজে প্রতিটি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জন্য দিকনির্দেশক হয়ে কাজ করবে।

    Reply
  385. ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন পড়াশোনা করতে হবে এ ধারনা একদমই ভুল। প্ল্যান এবং রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট করা কোন ব্যাপারই নয়। আজকের কন্টেন্ট এ পড়াশোনার নিয়ম সম্পর্কে অনেকগুলো নিয়ম উল্লেখ করা আছে ।নিয়ম গুলো প্রতিটি বাবা মা এবং সন্তানদের পড়া উচিৎ এবং ফলো করা উচিৎ কিভাবে নিয়ম করে পড়লে অল্প পড়েই ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব।

    Reply
  386. পড়াশুনা করার রয়েছে সুনির্দিষ্ট নিয়ম।আর্টিকেলটিতে সুন্দরভাবে বোঝানো হয়েছে কিভাবে পড়াশুনার পাশাপাশি অন্যান্য নিয়ম ফলো করতে হবে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর আর্টিকেলটা উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  387. আমরা সবাই চাই জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সফলতা অর্জন করতে।পড়াশোনার ক্ষেত্রেও আমরা চাই সফল হতে,ভালো রেজাল্ট করতে।কিন্ত আমরা অনেকেই জানিনা কীভাবে পড়াশোনা করলে সফলতা লাভ করা যায়। আমরা মনে করে সারাদিন ধরে একটানা পড়াশোনা করলেই কেবল ভালো রেজাল্ট করা যায় বা ভালো শিক্ষার্থী হওয়া যাবে।কিন্ত এই ধারণাটি একেবারেই ভুল। এই আর্টিকেলটিতে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে পড়াশোনার সকল নিয়ম বা উপায়গুলো বর্ণনা করেছেন যা সকলের জন্য অনেক উপকারী হবে।সবারই উচিত আর্টিকেলটি একবার পড়া।

    Reply
  388. সারাদিন পড়লেই যে পড়াশোনায় ভালো করা যায় এই ধারনাটি ভুল।পড়াশোনায় ভালো করতে হলে কিছু কৌশল অবলম্বন করা দরকার।উক্ত কন্টেন্ট টি তার জন্য যথোপযুক্ত।

    Reply
  389. পরাশুনা মানেই ফাস্ট এটা কি সত্য না আসলে এটা সত্য নয়। ছাএ /ছাএী অভিভাবগন এটাই ভানে।কোন নিয়মে পড়ালেখা করলে লক্ষ্যে পৌছানো সহজ হবে তা অত্যান্ত সুন্দর ভাবে উক্ত কনটেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে।তাই ফাস্ট এর পিছনে না ছুটে কিভাবে কাংখিত জায়গায় পৌছনো উচিত সেটাই যুক্তিযুক্ত।

    Reply
  390. সর্বোপরি সফলতা পেতে হলে নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে হবে। এই আর্টিক্যালটি অনেক সুন্দর করে বলা হয়েছে কিভাবে আপনি নিয়ম অনুযায়ী আপনার সন্তানকে পড়াশোনা করাবেন। নিয়ম করে না পড়লে, উল্টো পাল্টা নিয়মে পড়াশোনা করলে কখনও সফল হওয়া সম্ভব না। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটা আর্টিক্যাল উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  391. পরিক্ষা মানেই ফাস্ট এটা কি সত্য, না সত্য না। আজকাল ছাত্র /ছাত্রী ও অভিভাবকদের এই ধারনা।কিন্তু বেসিক কিছু নিয়ম আছে যেগুলো ফলো করলে পড়াশোনাটা খুব সহজ হয়ে যায়। এই আর্টিকেলে যেগুলোই তুলে ধরা হয়েছে,তা ফলো করলে একজন ছাত্র / ছাএী কাংখিত জায়গায় পৌছাতে পারবে ইনশাহ আল্লাহ।

    Reply
  392. যেকোনো কাজে সফলতার জন্য নিয়ম মেনে যাও আবশ্যক। নিয়মানুবর্তিতা ছাড়া জীবনের কোন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করা যায় না। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। এক্ষেত্রে উপরের আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  393. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের।তাই তো কেউ পাশ করে কেউ ফেল করে।কিন্তু আমরা যদি রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করি ইংশাআল্লাহ ভালো ফলাফল করতে পারবো। শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই ফিতনার সময় এতো উপকারী একটা কন্টেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  394. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে সাথে রুটিন মেনে চলতে হবে সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে তাহলে সে সব জায়গায় সফল হবে ইনশাআল্লাহ। পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম থাকা জরুরি যাতে বাচ্চারা পড়াশোনার ভয় কাটিয়ে উঠতে পারে। আমরা কিভাবে সহশিক্ষা কার্যক্রম পড়াশোনার পাশাপাশি রাখা যায় রুটিন মাফিক তা এই কনটেন্ট থেকে শিখতে পারবো। কন্টেন্ট টিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

    Reply
  395. পড়াশুনা করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। তাহলে ভালো পড়াশোনা করা সম্ভব হবে। তাই নিয়ম মেনে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। যারা পড়াশোনার করার জন্য কিছু নিয়ম জানতে চান তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট টি গুরুত্বপূর্ণ, আশাকরি সকলের কাজে আসবে।

    Reply
  396. প্রত্যেক মানুষের কাজ করার ধরণ আলাদা।তেমনি পড়াশোনা করার নিয়ম ও আলাদা।একেকজন একেক নিয়মে পড়াশোনা করে থাকে।কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের ধারণা ভালো রেজাল্ট এর জন্য সারাদিন বই নিয়ে বসে থাকতে হবে।সারাদিন বই নিয়ে না বসে থেকে, কিছু টিপস মেনে পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট করা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।রুটিনমাফিক, মনোযোগের সাথে,আত্মবিশ্বাসের সাথে,আনন্দের সাথে পড়াশোনা করলে তা সহজেই বোধগম্য হয়,ফলে ভালো রেজাল্ট করা ও সহজতর হয়।এই কনটেন্ট এ পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  397. সকল শিক্ষার্থী চায় পড়াশোনা করে ভাল ফলাফল করতে।অনেকের ধারনা দিন থেকে রাত পর্যন্ত পড়াশোনা করলে হয়ত ভাল ফলাফল করা যায়।কিন্ত অল্প পড়ে ও ভাল ফলাফল করা যায়,যদি পড়াশোনাটা একটু গুছিয়ে সঠিক পদ্ধতিতে করা হয়। পড়াশোনার সঠিক পদ্ধতি নিয়েই এই আর্টিকেলটি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেটা পড়লে শিক্ষার্থীদের অনেক উপকার হবে।

    Reply
  398. একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। এখানে আলোচিত পড়াশোনার নিয়মগুলো সঠিকভাবে অনুসরণই হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর সফলতার পাথেয়।
    আমরা কিভাবে সহশিক্ষা কার্যক্রম পড়াশোনার পাশাপাশি রাখা যায় রুটিন মাফিক তা এই কনটেন্ট থেকে শিখতে পারবো। কন্টেন্ট টিতে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  399. পড়াশোনা আমরা অনেকেই করি কিন্তু নিয়ম মেনে পড়াশোনা না করলে সাফল্য আসবে না। সকল শিক্ষার্থী চায় পড়াশোনা ভালো করতে,একটি আদর্শ রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনায় ভালো করার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী ও পারদর্শী করে তোলে।পড়াশোনায় ভালো করার জন্য কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে হয়,সেই নিয়মগুলোই লেখক উপরের আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি প্রতিবেদন আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য এই কনটেন্টটি পড়ে অনেক শিক্ষার্থী উপকৃত হবে।

    Reply
  400. শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়।

    Reply
  401. পড়াশোনার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস ও পড়াশোনা দুটোই থাকতে হবে।পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।প্ল্যান এবং রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট করা কোন ব্যাপারই নয়। কন্টেন্টটি student দের জন্য খুবই উপকারি।

    Reply
  402. পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে ভালোভাবে পড়াশোনা করার কোন বিকল্প নেই। কিভাবে পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট করা যায় এই কনটেন্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা এই কনটেন্ট ফলো করলে উপকৃত হতে পারবে বলে আশা করি।

    Reply
  403. ভালো ফলাফলের জন্য সারাদিন পড়াশোনা করতে হবে বিষয়টি এমন না। পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি সঠিক নিয়মে মেনে চললে ভালো ফলাফল করা সম্ভব। পড়াশোনা করার কৌশল একেক জনের একেক রকম। একটি ভালো রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রুটিন অনুসরণ করলে খুব কম সময়ে একজন শিক্ষার্থী তার নিজ অবস্থান থেকে সফলকাম হতে পারে। উক্ত অনুচ্ছেদটিতে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উপস্থাপন করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে একজন শিক্ষার্থী সহজেই ভালো রেজাল্ট করতে পারবে।

    Reply
  404. একজন শিক্ষার্থীকে ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই তাকে পড়তে হবে। প্রত্যেকটা মানুষ পড়াশোনার টেকনিক ভিন্ন। যারা মুখস্ত করে তাদের চাইতে যারা বুঝে পড়ে তারা তুলনামূলক বেশি ভালো রেজাল্ট করে এবং জীবনে সফল হয়।
    লেখক কে ধন্যবাদ পড়াশোনা করার নিয়মগুলো সুন্দরভাবে কনটেন্টটিতে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  405. পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে কন্টেন্ট টি পিতা-মাতা এবং সন্তানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  406. মানুষের জীবনে পড়াশোনার গুরুত্ব অপরিসীম। একজন পড়াশোনা জানা মানুষ তার সুশিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে জীবনের চরম সফলার দুয়ারে পৌঁছাতে পারে সহজেই। কিন্ত সব কিছুরই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম আছে। আর্টিকেলটিতে পড়াশোনা কিভাবে করবো তার খুব সুন্দর ভাবে বিস্তারিত খুটিনাটি আলোচনা করা হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  407. প্রত্যেক শিক্ষার্থী চায় ভালো রেজাল্টের দ্বারা নিজেকে প্রথম সারিতে দেখতে। আর এই উদ্দেশ্যে এক একজন শিক্ষার্থী ধারাবাহিকভাবে সারাদিন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বর্তমানে অভিভাবকগণ ও তাদের সন্তানদের ভালো রেজাল্টের জন্য বিভিন্ন কোচিং প্রাইভেট টিউটর দ্বারা পড়াশোনা চাপ সৃষ্টি করে এবং পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয়াদি শিখার জন্য উৎসাহ প্রদান করে। যার ফলে বর্তমান সময়ের সন্তানরা সারাদিন ব্যস্ততার মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখে। পড়াশোনায় ভালো রেজাল্টের জন্য একেক জন শিক্ষার্থী একেক ভাবে এবং এক একটা নিয়ম অবলম্বন করে নিজেকে প্রস্তুত করে। উক্ত কনটেন্টটিতে ভালো রেজাল্ট এর উদ্দেশ্যে কিভাবে পড়াশোনা করা উচিত তার নিয়ম সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ক্ষেত্রে অনেকাংশে সুবিধা দিয়ে থাকবে।

    Reply
  408. সবারই যার যার নিজের কৌশল থাকে পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে। কিন্তু কিছু মাপকাঠি সকলকেই মেনে চলতে হয়। তবেই কেবল সফলতা পাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট এ উল্লেখ করা প্রত্যেকটি বিষয় যদি একজন মাথায় নিয়ে পড়াশোনা করতে পারে তবে সে সফল হবেই ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  409. পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে পারলে সব দিক থেকেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠা যায়। আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  410. পড়াশোনা করার একটি রূটিন থাকার প্রয়োজন সবার। পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ ও একটি নির্দিষ্ট সময় থাকলে ভালো ফলাফল নিশ্চিত।

    Reply
  411. “পড়াশোনা করার নিয়ম” কন্টেন্টি পড়লে শুধু ছাত্র-ছাত্রীরাই উপকৃত হবেনা সাথে অভিভাবকরাও অনেক কিছু শিখতে পারবেন যা আমাদের এই সময়ের জন্য খুবই প্রয়োজন। সকল ছাত্র-ছাত্রীর মেধা একই রকম না। অভিভাবকরা যদি নিজেদেরকে সঠিক নিয়মের মধ্যে জীবন-যাপন করেন এবং সন্তানের মেধা অনযায়ী এই কন্টেন্টে উল্যেখিত পড়াশোনা করার সঠিক নিয়মে গাইড করেন তাহলে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবে। আমি মনে করি এই কন্টেন্টিতে সঠিক ভাবে পড়া-লেখা করার সম্পূর্ণ গাইড লাইন গুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা অনুসরণ করলে ছাত্র-ছাত্রীরা অবশ্যই জীবনে সফলতা বয়ে আনবে আর ছাত্র-ছাত্রীর উন্নয়ন মানে শিক্ষার উন্নয়ন, শিক্ষার উন্নয়ন মানে দেশ ও জাতির উন্নয়ন। সুতরাং কন্টেন্টি শুধু পড়লেই হবেনা আমাদেরর জীবনে নিয়ম গুলো প্রয়োগ করতে হবে।ধন্যবাদ।

    Reply
  412. রুটিন অনুযায়ী পড়াশুনা করলে সহজে সফল হওয়া যায়। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  413. সবারই যার যার নিজের কৌশল থাকে পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে। কিন্তু কিছু মাপকাঠি সকলকেই মেনে চলতে হয়। তবেই কেবল সফলতা পাওয়া সম্ভব। কন্টেন্ট এ উল্লেখ করা প্রত্যেকটি বিষয় যদি একজন মাথায় নিয়ে পড়াশোনা করতে পারে তবে সে সফল হবেই ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  414. সারাদিন-রাত পড়ার টেবিলে বসে না থেকে কিছু নিয়ম মেনে,কৌশল অবলম্বন করে পড়াশোনা করলে সহজেই ভালো ফলাফল করা যায়। শিক্ষার্থীদের জন্য উপকারী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  415. রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করতে হবে তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। 💖
    কেননা,রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না।💔
    এখন তো আমার পড়তে বসার কথা।😊
    রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়।

    ⏩রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে। যেমন-

    ক) সময়কে মূল্যায়ন করতে শিখায়।

    খ) পড়াশোনায় মনোযোগ বৃদ্ধি করে।

    গ) নিয়ম-শৃঙ্খলা শিখায়।

    ঘ) পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হয়।

    ঙ) সর্বোপরি সফলতা পেতে সাহায্য করে।

    আশা করছি এই কনটেন্ট সকল শিক্ষার্থীবন্ধুদের জন্য উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ। 💓

    Reply
  416. পড়াশোনা করলেই যে শুধু ভালো রেজাল্ট করা যায়, সে ভাবনা পুরোপুরি ঠিক না। কিন্তু পড়াশোনা করার কিছু নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে পারলে সব দিক থেকেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠা যায়। আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসবে।

    Reply
  417. প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী চায় পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার জন্য। অনেকে তো সারাদিন পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ত থাকে। অভিভাবকরাও চান তাদের বাচ্চারা ভালো ফলাফল করুক তাই সারাক্ষণ তাদের উপরে পড়াশোনার চাপ দিতে থাকেন, তাছাড়া অন্যান্য চাপ যেমন: কোরআন শিখা, কম্পিউটার শেখা,গান বাজনা শেখা ইত্যাদি তো থাকেই।সবকিছু মিলিয়ে বাচ্চারা মানসিক চাপে থাকে। সারাদিন পড়াশোনা করলেই যে ভালো রেজাল্ট হবে তা ঠিক নয়। পড়াশুনা করার জন্য কিছু নিয়ম ও পদ্ধতি রয়েছে তা শিক্ষার্থী ও অভিভাবক দুজনকেই জানা উচিত। পড়াশুনা করার নিয়ম ও পদ্ধতি জানা এবং সে অনুযায়ী চললে আশা করা যায় সফলতা আসবেই।উপরোক্ত কনটেন্টে পড়াশোনা করার নিয়ম ও পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।কনটেন্ট টি যুগোপযোগী খুবই গুরুত্বপূর্ণ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক কনটেন্ট পড়লে উপকৃত হবেন – ইনশাআল্লাহ , তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত প্রয়োজনীয় একটি কনটেন্ট সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  418. জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নরনারীর জন্য ফরজ। এই ফরজ কাজটি সুন্দরভাবে সম্পূর্ণ করতে হলে প্রত্যেকেরই উচিত কিছু নিয়ম অনুসরণ করা। যা লেখক তার আর্টিকেলে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখক তার আর্টিকেলে পড়াশোনা করার বেশ কয়েকটি নিয়মের কথা উল্লেখ করেছেন।এগুলোর মধ্যে,
    1.মুখস্ত বিদ্যার পরিবর্তে বুঝে পড়া
    2.বিরতি দিয়ে পড়া
    3.ভোরে পড়াশোনা করা
    4.আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়া
    5.রুটিন মেনে চলা
    এই নিয়মগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আশা করা যায় এই গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্টি শিক্ষার্থীবৃন্দদের শিক্ষা জীবনকে আরো সহজ করে তুলবে। এত সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  419. সকল অভিভাবকদেরই খেয়াল রাখা উচিৎ, আমি যে আমার সন্তানের উপর এতো কিছু চাপিয়ে দিচ্ছি এ চাপগুলো কি সে সামলাতে পারবে? সন্তানদেরকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর তাদেরকে পড়াশোনা বা অন্যান্য বিষয়াদি শিখানো উচিৎ। তাদের উপর নিজের খেয়াল খুশি মতো কোন কিছুই চাপানো উচিৎ নয়। কেননা ধারণ ক্ষমতার বাইরে সে কোনকিছুই নিতে পারবে না। বর্তমান প্রেক্ষাপটে খুবই বাস্তবধর্মী একটি বিষয়। বর্তমানে কম্পিটিশন এতই বেড়ে গিয়েছে যে আমরা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে গিয়ে ভুলে যাই যে, এর মাধ্যমে সন্তানের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে কিনা। তাই এই বিষয়ে আরো বেশি যত্নশীল হওয়া উচিত। এবং পড়াশোনা কে একটি সুনির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে নিয়ে আসার মাধ্যমে সেটিকে আরো সহজ এবং আকর্ষণীয় করার প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত। এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  420. প্রায় প্রত্যেকেরই ধারণা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। আসলেই কি তাই? একজন মানুষ কি সারাদিন পড়াশোনা করতে পারে?নাহ পারে না।পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু স্মার্ট অভ্যাস এবং কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করা সম্ভব। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।

    Reply
  421. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।ধন্যবাদ এত প্রয়োজনীয় একটি কনটেন্ট সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  422. মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে।একটি রুটিন নিয়মিত পড়াশোনা এবং জীবনে তা কাজে লাগানোর জন্যে অনেক প্রয়োজন ।ধন্যবাদ প্রয়োজনীয় একটি বিষয় সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। পড়াশোনা এর বিষয় যত্নশীল হওয়া উচিত আমাদের সকলের।

    Reply
  423. Effective study habits are essential for academic success. By setting clear goals, maintaining a consistent schedule, creating an organized study environment, and using active learning techniques, you can optimize your study sessions. Taking care of your health, regularly reviewing material, staying positive, and seeking help when needed further enhance your learning experience. Implementing these strategies will help you retain information better, improve your performance, and ultimately achieve your academic objectives.

    Reply
  424. কন্টেন্টে সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার নিয়মাবলী উল্লেখ করা হয়েছে যেমন-বুঝে পড়া,একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়া,রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করা,টার্গেট বা মিশন সেট করে পড়াশুনা করা ইত্যাদি যা অবলম্বন করলে সহজেই ভালো রেজাল্ট করা যাবে।

    Reply
  425. যে কোন বিষয়কে শিখতে হলে আগে তা বুঝতে হবে। না বুঝে বোকার মতো কোন কিছু শিখা উচিত নয়। আমরা অনেকেই মুখস্থ পড়াশোনা করি, বোঝার চেষ্টা করি না। যে কোন বিষয়কে আপনি যদি মুখস্থ করেন একটা সময় সেটা ভুলে যাবেন। আর যদি বুঝে পড়েন তবে সেটা কখনই ভুলবেন না। এ পদ্ধতিতে লেখাপড়া করলে পরীক্ষার রেজাল্টও ভালো হবে এবং পড়াশোনার অনেক বিষয় জীবনের কোন না কোন সময় কাজে আসবে। এজন্য মুখস্থ বিদ্যা বর্জন করে বুঝে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো বুঝে পড়ার বিষয় নয়, মুখস্থ পড়তে হয়। যেমন- পবিত্র কুরআন হিফজ করা, কবিতা মুখস্থ করা ইত্যাদি।

    Reply
  426. পড়াশুনা জীবনের অপরিহার্য অংশ । পড়াশুনাও করতে হবে এর পাশাপাশি খেলা-ধুলা এবং নিজের মনকে ফ্রেশ রাখে এমন কাজ-কর্মও করতে হবে। যতটুকু সময় পড়াশুনার জন্য নির্ধারিত ততটুকু সময় মনোযোগ সহকারে বুঝে বুঝে পড়তে হবে এবং নিজে যা বুঝেছি তা অন্যকেও শিখিয়ে দিতে হবে, তাহলে পড়া ভালো ভাবে আয়ত্ব হবে।

    Reply
  427. আসসালামু আলাইকুম, মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হলেও প্রত্যেকে সমান নয়,একেকজন এর চিন্তা ভাবনা একেকরকম। পড়াশোনা অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন করে সবাই নিজেকে সেরাদের সেরা বানাতে চায়।পড়াশোনার উপর ভালো রেজাল্ট নির্ভর করে, তাই যারা রূটিন মেনে পরিকল্পিত ভাবে আত্নবিশ্বাসী হয়ে চলে তারাই সফলতা লাভ করে। উক্ত কন্টেনটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ এবং মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করে। এটি বিভিন্ন শিক্ষার পদ্ধতির উপরে আলোচনা করে এবং প্রতিটি পদ্ধতির উপকারিতা ও সমস্যাগুলি বিশ্লেষণ করে।

    Reply
  428. পড়াশোনা আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম..! আমাদের প্রত্যেকের অভিভাবকগণ আছেন,তারা চাই আমাদের সুনিশ্চিত একটি সুন্দর ভবিষ্যতের।যা আমরা চাইলেই আমাদের পিতা মাতার আশা পূরণ করতে পারি।তবে আমাদের সমাজে কিছু সংখ্যক লোক আছেন..! যারা তাদের সন্তানের দিকে না তাকিয়ে তাদেরকে চাপ দিতে থাকে পড়ালেখা বা অন্যান্য কাজে…।ফলে এতে সন্তানেরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। তাই আমাদের এই কনটেন্টি প্রত্যেক অভিভাবকদের দেখা উচিত…! কেন না কনটেন্টিতে অনেক সুন্দর ভাবে বোঝানো হয়েছে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ, এত সুন্দর কন্টেনটি উপস্থাপনা করার জন্য।

    Reply
  429. একেক জনের পড়াশোনা করার নিয়ম একেক রকম। প্রায় সবারই একটা ধারণা হলো সারাদিন পড়াশোনা না করলে ভালো রেজাল্ট করা যায় না। অনেক অভিভাবক আবার পড়াশোনার পাশাপাশি আরো অন্যান্য বিষয় শিখার জন্য শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ প্রয়োগ করেন। শিক্ষার্থীদের ধারণক্ষমতার বাইরে এভাবে কোন কিছু চাপিয়ে দিলে কখনোই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব নয়। পড়াশোনা করার অনেক রকমের নিয়ম আছে যা একেক জন একেক ভাবে ফলো করে। রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করতে হয়। রুটিনের মধ্যে পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ও যুক্ত রাখা জরুরী যেমন; খেলাধুলা, ধর্মীয় কাজ ইত্যাদি। আর ভালো রেজাল্ট করতে হলে অবশ্যই সময়ের মূল্য দিতে হবে।
    আজকের কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক জরুরী।

    Reply
  430. ✅পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় একেক জনের পড়ার নিয়ম একেক রকম। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।

    ❤️আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ধ্যান-ধারণা হলো ফার্স্ট বয় হতে বা ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজে পড়াশোনা নিয়ে থাকতে হয়।

    কিন্তু পড়াশোনায় ভালো করতে হলে আমাদের কতগুলো রুটিন তৈরি করতে হবে যাতে প্রতিদিনই সকল বিষয়ই পড়া যায়।। 🥇
    👉এতে শিক্ষার্থীর মেধাবিকাশ, নিয়ম-শৃঙ্খলার অভ্যাস, সময়ের সঠিক মূল্যায়, সর্বোপরি একজন আদর্শ মানুষ হতে সাহায্য করবে । ❤️✨
    👉লেখক কে ধন্যবাদ প্রয়োজনীয় একটি বিষয় সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। পড়াশোনা এর বিষয় যত্নশীল হওয়া উচিত আমাদের সকল শিক্ষার্থী বন্ধুদের।❤️

    Reply
  431. সন্তানদেরকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর তাদেরকে পড়াশোনা বা অন্যান্য বিষয়াদি শিখানো উচিৎ। তাদের উপর নিজের খেয়াল খুশি মতো কোন কিছুই চাপানো উচিৎ নয়। কেননা ধারণ ক্ষমতার বাইরে সে কোনকিছুই নিতে পারবে না।ধন্যবাদ

    Reply
  432. লেখাপড়াঅনেক প্রয়োজন। তাই বলে অভিভাবকদের উচিত হবে না বাচ্চাদের উপরে বেশি চাপ সৃষ্টি করা। লেখাপড়ার পাশাপাশি কিছু একটা করা যায়। কিন্তু সেটা বাচ্চার ইচ্ছার উপর ছেড়ে দিতে হবে। বাচ্চার যদি প্রতিভা থাকে তাহলে সে নিজে থেকেই করবে। এই কনটেন্টটি খুব সুন্দর করে লেখা হয়েছে। পড়ে খুব ভালো লাগলো লেখককে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  433. লেখাপড়ার ধরন এক একজনের এক এক রকম হলেও বর্তমানে অভিভাবকরা সন্তানকে লেখাপড়ার পাশাপাশি অন্যান্য শিক্ষার জন্য বিভিন্ন চাপ সৃষ্টি করে।থাকে তবে রুটিন যেকোনো কাজকে সহজ করে তোলে।লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লেখা উপস্থাপন করার জন্য যা আমাদের অভিভাবক এবং শিক্ষার্থী উভয়ের জন্য উপযোগী।

    Reply
  434. লেখাপড়ার ধরন এক এক জনের একেক রকম হলেও বর্তমানে অভিভাবকরা সন্তানকে লেখাপড়ার পাশাপাশি অন্যান্য শিক্ষার জন্য বিভিন্ন চাপ সৃষ্টি করে থাকে।তবে রুটিন যে কোন কাজকে সহজ করে তোলে। লেখককেধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লেখা উপস্থাপন করার জন্য। যা আমাদের অভিভাবক এবং শিক্ষার্থী উভয়ের জন্য উপযোগী।

    Reply
  435. কনটেন্টটি পড়েছি । পড়ে বুঝতে পেরেছি। আমরা বাচ্চাদের উপর অনেক চাপ সৃষ্টি করে থাকি। কিন্তু আমাদের এটাকরা উচিত নয়। এখন থেকে খেয়াল রাখবো। যাতে বাচ্চাদের উপর অতিরিক্ত চাপ দেওয়া না হয়। কনটেন্টে টিপড়ে উপকৃত হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  436. একেক জন শিক্ষার্থীর পড়ালেখার নিয়ম একেক রকম। কেউ সারাদিন পড়াশোনা করে আবার কেউবা পরীক্ষার আগে পড়াশোনা করে। কিন্তু সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করলে সফলতা আসতে বাধ্য। মুখস্ত না করা , বুঝে বুঝে পড়া, ভোরবেলা পড়ার অভ্যাস করা, রাত জেগে না পড়া ইত্যাদি আরো অনেক নিয়ম আছে যেগুলো মেনে চললে একজন শিক্ষার্থী খুব সহজে ভালো রেজাল্ট করতে পারে।

    Reply
  437. এই আর্টিকেলটিতে পড়াশোনা কিভাবে করতে হবে সে সম্পর্কে সুন্দর ধারণা দেয়া হয়েছে। এখনকার ছাত্র ছাত্রীদের এভাবেই পড়াশোনা করতে হবে এ ব্যাপারে আমি সম্পূর্ণ একমত।

    Reply
  438. পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে হলে লেখাপড়ার কোন বিকল্প নাই। তবে লেখাপড়া বলতে সারাদিন গড়গড় করে পড়লেই হবে না পড়াশোনার একটি পরিকল্পিত নিয়ম মেনটেন করতে হয়।। একটি সুন্দর পরিকল্পিত পড়ার রুটিন একটি ভালো রেজাল্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই কনটেন্টটিতে কিভাবে লেখাপড়া করলে ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব তা সুন্দরভাবে লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  439. জীবনে ভালো মানুষ হতে হলে জ্ঞান অর্জন এর বিকল্প নেই। আর জ্ঞান অর্জন করতে হলে লেখাপড়ার ও বিকল্প নেই। লেখাপড়া মূলত কিভাবে করতে হয় এবং সেই লেখাপড়া থেকে আসলেই কিভাবে জ্ঞান অর্জন করা যায় তা অনেকেই বুঝে না। এক এক জনের কাছে পদ্ধতি এক এক রকম। এক এক জনের মেধা এক এক রকম। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে মেধা অল্প আর বেশি হোক সেটাকে কাজে লাগানো সম্ভব হয়।

    কোন নিয়মে আর কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করলে আসলেই লেখাপড়া করে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব হয় এই কন্টেন্টটিতে তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীদের কে সহযোগিতা করার জন্য। আশা করছি এই পদ্ধতি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের উপকার হবে এবং শিক্ষার্থীরা পদ্ধতিগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবে।‌

    Reply
  440. সবকিছুর ই ক্ষেত্রেই নিয়ম থাকে, তেমনি পড়াশুনাও নিয়ম মাফিক কথা রা উচিত। এই আর্টিকেলটিতে পড়াশুনার নিয়ম সম্পর্ক এ তুলে দজরা হয়েছে।

    Reply
  441. রুটিন মেনে চলাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে পড়াশোনা নিয়মিত হয় এবং সময় ব্যবস্থাপনা করা যায়। তাছাড়া পড়াশোনার পাশাপাশি বিশ্রাম এবং বিনোদনেরও প্রয়োজন রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে একটা সুন্দর ভারসাম্য থাকা উচিত।

    Reply
  442. নিয়ম অনুযায়ী যেকোনো কিছুতে সময় দিলে সেখানে সফলতা এক না এক সময় পাওয়া যায়। তাই পড়াশোনার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। এই কনটেন্টটি পরে জীবনে সাফল্য অর্জনের পথ হিসেবে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম। পড়াশোনায় সাফল্য অর্জনের জন্য রুটিন জরুরি।

    Reply
  443. পড়াশুনা করে ভালো ফলাফল করা প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীর একমাত্র লক্ষ্য। তাই তাদের কে করতে হয় কঠোর পরিশ্রম। সকলের মেধা যেমন এক নয় তেমনি সবার পড়াশুনা করার ধরন ও এক নয়। তাই তাদের কে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে নিজের পড়াশুনা করে ভালো ফলাফল করতে হয়।তাই চলুন এই কন্টেন্ট এর মাধমে জেনে নেই বিশেষ কিছু কৌশল ও নিয়ম নীতি। যা অনুসরণ করলে আমাদের সময় ও পরিশ্রম সার্থক হবে।

    Reply
  444. আমরা সকলেই চাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে।ভালো ফলাফল করার জন্য পড়াশোনা করার বিকল্প কিছু নেই। এক এক জনের পড়াশোনা করার নিয়ম একেক রকম। তবে ভালো ফলাফল করতে রুটিন মেনে পড়াশোনা করা উচিত। রুটিন মেনে পড়াশোনা করলেই
    সফলতা অর্জন করা সম্ভব। খুব প্রয়োজনীয় একটি কনটেন্ট। আশা করছি সকল ছাত্র-ছাত্রী উপকৃত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে। মূল্যবান একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

    Reply
  445. সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করলে ,পড়াশোনাকে সহজ মনে হবে ,পাশাপাশি ফলাফলও ভালো হবে। এই কন্টেন্টিতে পড়াশোনার যথার্থ নিয়ম দেয়া আছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উভয়ের জন্যই লেখাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  446. আজকাল অনেক অভিভাবকই পড়ালেখার জন্য তাদের সন্তানকে অতিরিক্ত চাপ দিয়ে থাকে। আমার মতে অতিরিক্ত চাপ সন্তানদের মস্তিষ্ক বিকাশে ব্যাঘাত ঘটায়। অভিভাবকদের উচিত পড়াশুনা কে মজার ছলে বাচ্চাদের সামনে উপস্থাপন করা যাতে বাচ্চারা এটা আগ্রহী হয়। এতে করে তাদের একঘেয়েমি লাগবে না এবং তারা অন্যান্য কাজও সুন্দরভাবে করতে পারবে।

    Reply
  447. পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে হলে লেখাপড়ার কোন বিকল্প নাই। তবে ভালো ফলাফলের জন্য পড়াশোনার কিছু নিয়ম আছে।যেমন:বুঝে পড়া,নিজে পড়ে অন্যকে তা শিখানো,বিরতি দিয়ে পড়া,লেখাপড়ায় বাঁধা সৃষ্টি করে এমন জিনিস হাতের কাছ না রাখা,আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়াশোনা করা,রুটিন করে পড়া ইত্যাদি। এই নিয়মগুলো শিক্ষার্থীবৃন্দদের শিক্ষা জীবনকে আরো সহজ করে তুলবে।

    Reply
  448. এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি কন্টেন্ট। লেখক উক্ত কন্টেন্টিতে পড়াশোনার নিয়ম-কানুন ও কৌশলগুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। আত্মবিশ্বাস এবং নিয়মমাফিক পড়াশোনা করলে সফলতা নিশ্চিতভাবে অর্জিত হবে। কনটেন্টটিতে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা, শৃঙ্খলা বজায় রাখা, এবং আনন্দের সাথে পড়াশোনা করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। এছাড়াও, বুঝে পড়ার গুরুত্ব এবং মুখস্থ করার বদলে অনুধাবন করার উপর জোর দেয়া হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক। এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করি।

    Reply
  449. মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে,সাথে গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইন মার্ক করে বা দাগিয়ে রাখতে হবে এবং ছোট ছোট বিষয় গুলো খাতায় লিখে রাখতে হবে,,,
    ধন্যবাদ এত সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  450. যে কোন কাজের একটি নিয়ম রয়েছে। নিয়মের বাইরে গিয়ে যে কাজ করা হয় তাতে সফলতা খুব কমই আসে। তেমনি পড়ার ও একটি নিয়ম রয়েছে অনেকে মনে করেন ভালো ফলাফলের জন্য সারাদিন পড়াশুনা করা দরকার। তবে তা সঠিক নয়। ভালো ফলাফলের জন্য নিয়ম অনুযায়ী পড়াশুনা করা দরকার।
    বর্তমানে অভিভাবকরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে এতটায় উদ্বিগ্ন থাকেন যে, তারা নানা ধরনের চাপ প্রয়োগ করেন। অতিরিক্ত চাপ সন্তানের মানসিক বিকাশে বিঘ্ন ঘটতে পারে। তাই অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের উপর অযথা চাপ না দিয়ে, তাদের সামথ্য অনুযায়ী সুযোগ তৈরি করে দেয়া।
    পাশাপাশি শিক্ষাথীদের উচিত, নিজেদের উপর আস্থা রেখে পরিকল্পনা মেনে চলা। পড়ার একটি নিয়ম রয়েছে। যেমন:
    রুটিন করে পড়া, মনোযোগের সহিত পড়া, বুঝে পড়া, পড়ার সময় অন্য কাজ না করা, বিরতি নিয়ে পড়া, পড়ার রুমকে পড়ার উপযোগী করে তোলা ইত্যাদি। এভাবে একটি নিয়মের ভেতর পড়লেই আশা করা যায় সাফল্য।
    যা কন্টেন্টটিতে লেখক অতি সুন্দর ও সাবলিল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন।লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর কন্টন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
    মাশাআল্লাহ কন্টন্টি ভীষন সুন্দর হয়েছে।

    Reply
  451. লেখাপড়ার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী হওয়া খুবই প্রয়োজন। পাশাপাশি অবশ্যই উত্তম পরিকল্পনা থাকতে হবে। মুখস্থ না করে কিভাবে বুঝে বুঝে পড়লে দ্রুত আয়েত্তে আনা এবং লং টাইম মনে রাখা সম্ভব সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই কন্টেন্টটিতে। পড়ার ধারাবাহিকতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  452. সমাজে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী আমরা অনেকেই মনে করি যে, বেশি বেশি পড়লেই ফল ভালো হবে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রম করার চেয়ে সময়মত সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে অনেক বেশি ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব।

    দৈনন্দিন পড়াশোনা পদ্ধতিতে ছোট্ট ছোট্ট কিছু পরিবর্তন জাদুকরী ভূমিকা রাখে। সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করলে সফলতা আসতে বাধ্য। মুখস্ত না করা , বুঝে বুঝে পড়া, ভোরবেলা পড়ার অভ্যাস করা, রাত জেগে না পড়া ইত্যাদি আরো অনেক নিয়ম আছে যেগুলো মেনে চললে একজন শিক্ষার্থী খুব সহজে ভালো রেজাল্ট করতে পারে।

    Reply
  453. পড়াশোনার নিয়ম বা পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করলে দেখা যায় দশ জনের পড়াশোনা করার নিয়ম দশ রকমের। একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না।ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সকাল থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর পূর্ব পর্যন্ত কখনো নিজের পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। বর্তমানে অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের পাঠ্যপুস্তকের পড়াশোনার এতো চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে অন্যান্য বিষয়াদী শিখার জন্য চাপ দিয়ে থাকে। শুধুমাত্র পড়াশোনাই নয় বরং সকল কাজই রুটিন তৈরী করে করা উচিত। রুটিন তৈরী করে কাজ করলে কাজের আউটপুট বৃদ্ধি পায়। প্লানিং বা রুটিন ছাড়া পড়তে বসবে কিন্তু ইচ্ছা না হলে পড়বে না। প্লানিং না থাকলে ঘুম থেকে দেরী করে উঠবে, আড্ডা দিবে, সারাদিন আজে-বাজে কাজে সময় কেটে যাবে। মাঝে মাঝে মনে হবে এই কাজটি শেষ করেই পড়তে বসবো, কখনো মনে হবে বিকালে পড়তে বসবো, কখনো বলবে রাতে পড়তে বসবো। এভাবে করে রাত ৭-৮টা পর্যন্ত সময় নষ্ট করে পড়তে বসবে। কিছুক্ষণ পরই রাতের খাবারের সময় হয়ে যাবে। খাওয়া শেষে পড়তে বসলে শরীরে ক্লান্তি ও ঘুম চলে আসবে। তখন মনে হবে এখন ঘুমিয়ে পড়ি কালকে থেকে ঠিকমত পড়াশোনা করবো। রুটিন না থাকলে প্রতিদিন এভাবেই সময় নষ্ট হয়ে যাবে। পরীক্ষার সময় চলে আসবে, রেজাল্ট খারাপ হবে।যদি রুটিন তৈরী করে পড়ো তবে সবকিছু নিয়মানুযায়ী হবে। রুটিনের বাইরে কোন কাজ করলে মনে হবে এ কাজটি তো আমার রুটিনে ছিল না। এখন তো আমার পড়তে বসার কথা। রুটিন এমনভাবে তৈরী করতে হবে যেন প্রতিদিন সকল বিষয়ই অনুশীলন করা যায়। রুটিন তৈরী করে পড়াশোনা করার অনেক ফায়দা রয়েছে।

    Reply
  454. আমরা প্রায়ই দেখি ছাত্রদের মধ্যে কেউ সারাবছর পড়ে আশানুরূপ ফল পায়না আবার কেউ পরীক্ষার আগের কয়েকদিন পড়ে ভালো ফলাফল করে। এর একমাত্র কারন হল কৌশল করে পড়া। আর যে কোন পরীক্ষায় ভালো করতে হলে না বুঝে মুখস্থ করার চেয়ে বুঝে পড়া অনেক বেশী জরুরী। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি আর্টিকেল এর জন্য।

    Reply
  455. পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে কিছু ভালো অভ্যাস এবং বুদ্ধিগত কৌশল মেনে চললে দ্রুত পড়া মনে থাকে। এজন্য একজন শিক্ষার্থীর উচিত নিয়মিত একটি রুটিন মেনে লেখাপড়া করা এবং যাবতীয় কাজ করা, তাহলে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হয় এবং একজন শিক্ষার্থী যেকোনো কাজে আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে। পড়া মুখস্থ করার থেকে বুঝে পড়া বেশি জরুরি তাহলে অল্প সময়ে যে কোনো পড়া মনে রাখা যায় সহজেই। এই কনটেন্টে পড়াশোনা করার নিয়মগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়।

    Reply
  456. আসসালামু আলাইকুম আমরা জান ভালো রেজাল্টের জন্য পড়াশোনার বিকল্প নেই কিন্তু গতানুগতিক পড়াশোনা করলে তা মনে থাকে না এজন্য প্রয়োজন রুটির মাফিক পড়াশোনা নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে যে জিনিসটি করা হয় তা ভালো হয় এজন্য রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা উচিত ধন্যবাদ রাইটারকে

    Reply
  457. পড়াশুনা করা প্রথম শর্তই হল জ্ঞান অর্জন করা। পড়াশোনা তে সফল হতে হলে আগে ঠিকমত বই পড়া, নিয়মানুবর্তিতা অবলম্বন করা, রুটিন অনুযায়ী পড়ালেখা করা, খেলার সময় খেলা ও পড়ার সময় পড়াশোনা করতে হবে। পড়াশোনার জায়গায় অন্যকোন বস্তু রাখা ঠিক নয় যা মনোযোগের বিভ্রাট করে।

    Reply
  458. পড়াশোনা করে সফলতা পেতে সবাই চাই!এজন্য কিছু নিতিমালাও অনুসরন করতে হয়|তার জন্য আমাদের একটা রটিন তৈরি করতে হবে।রটিন অনুযায়ী পরলে আমাদের লেখা পড়া ও ভাল হবে, আমরা ভাল একটা রেজাল্ট ও করতে পারব।

    Reply
  459. এই প্রবন্ধটি পড়াশোনার নিয়ম নিয়ে অত্যন্ত কার্যকর এবং তথ্যবহুল নির্দেশনা প্রদান করেছে। লেখাটি বিভিন্ন পদ্ধতি এবং কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছে, যা শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখতে এবং পড়াশোনায় উন্নতি করতে সহায়ক হবে। সহজ ভাষায় লেখা এই প্রবন্ধটি যে কোনো শিক্ষার্থীর জন্য খুবই সহায়ক এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করবে। সার্বিকভাবে, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যবহারযোগ্য গাইডলাইন।

    Reply
  460. একেকজনের পড়াশোনার পদ্ধতি একেক রকম।একজনের সাথে অন্যজনের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে সবাই ভালো রেজাল্ট করতে চায়।ভালো রেজাল্ট করতে হলে সারাদিন শুধু পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়।কখনো পড়ার টেবিলে, কখনো প্রাইভেট টিউটরের কাছে, কখনো কোচিং এ পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। এছাড়া প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা করে স্কুল বা কলেজ থাকে।ক্লাসে ফার্স্ট বয় বা ভালো রেজাল্টের আশায় একেক শিক্ষার্থী একেক নিয়মে পড়াশোনা করে থাকে। কনটেন্টটি পড়ে পড়াশোনার নিয়ম গুলো জানতে পেরেছি।লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর এই লেখার জন্য।

    Reply
  461. সফলতা অর্জনের জন্য সব কাজেরই একটি নিয়ম এবং পরিকল্পনা থাকতে হয়। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও তাই। কিছু অভ্যাস এবং কৌশল অবলম্বন করে রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো ফলাফল করা সম্ভব। এর ফলে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসও বাড়ে। পড়াশোনা করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচ্য কনটেন্টটি পিতা-মাতা এবং সন্তান সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply

Leave a Comment

You cannot copy content of this page