শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জনের জন্য অনলাইন চাকরির সুযোগগুলো কি কি

Spread the love

মানুষের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো সময়।এই সময়কে কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক সাফল্য অর্জন করে। তেমনি শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ  শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত।কোনো কোনো শিক্ষার্থী নিজেরাই বিনিয়োগ করে অনলাইন বিজনেস করে।আবার,কোনো কোনো শিক্ষার্থী ঘরে বসে অনলাইন চাকরী করে থাকে।নিজের খরচ নিজে জোগাড় করে।

পরিবারকে সাপোর্ট

পড়ালেখার খরচ চালানোর জন্য হলেও একজন শিক্ষার্থীর টাকার প্রয়োজন পড়ে।মধ্যবিত্ত বা নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েদের  পড়ালেখার খরচ চালাতে অনেক হিমশিম খেতে হয়।বর্তমান সময়ে ধনী-গরীব,মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত সকল পরিবারের ছেলেমেয়েদের হাতেই স্মার্টফোন থাকে।এই স্মর্টিফোনকে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে কাজে না লাগিয়ে এ স্মার্টফোনকেই  কোনো কাজের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা যায়।তাই অবসর সময়ে ফেইসবুকে অলসভাবে স্ক্রোল না করে কাজে লাগালে পরিবারের জন্য সাপোর্ট হয়।

টাকা না থাকলে কারো কাছে মূল্য পাওয়া যায় না,যদিও সে শিক্ষার্থী হয়।বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেতে খোঁচা দেওয়া কথা শুনতে হয়।এমনকি নিজের পরিবারের কাছ থেকেও।লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইন চাকরি করে নিজের পরিবারের পাশে দাঁড়ালে নিজেকে ধন্য মনে হয়,এবং কারো কাছ থেকে কটু কথা শুনতে হয় না।

বিশেষ কোনো দক্ষতার প্রয়োজন নেই

অনলাইন চাকরিগুলো প্রায়ই বিশেষ কোনো দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে না।অনলাইনে উপার্জন করার জন্য বড় ধরণের কোনো ডিগ্রীর প্রয়োজন পড়ে না।তাই পড়ালেখার পাশাপাশি অনলাইন চাকরি করে নিজের পড়াশোনা এবং চাকরি দুটোই চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়।

ক্যারিয়ার সফল করা যায়

শিক্ষার পাশাপাশি অর্থ উপার্জন ভবিষ্যতে নিজের ব্যবসা শুরু করার জন্য অনুপ্রেরণামূলক শক্তি হিসেবে কাজে লাগানো যায়।নিজের ক্যারিয়ার সফল করা যায়।

অনলাইন চাকরির মাধ্যমগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো-

ডাটা এন্ট্রি

বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানিতে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কাজ করার জন্য বেছে নেয়।লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি  কম্পিউটার  মাইক্রোসফট এর কাজ শিখে থাকে, ভালো টাইপিং এবং ইংরেজিতে দক্ষ হয় তাহলে বিভিন্ন কোম্পানিতে  অনলাইন কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে। বিভিন্ন কোম্পানির সার্ভারে ডেটা আপডেট করার জন্য  ডেটা এন্ট্রি  এজেন্টদের প্রয়োজন পড়ে। সেক্ষেত্রে এগুলোতে দক্ষ থাকলে সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে এই কাজের বিনিময়ে আয় করা যাবে। ডাটা এন্ট্রির এসব কাজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন চাকরির সুযোগ পাওয়া যায়।

গ্রাফিক্স ডিজাইনার

বর্তমানে প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ই তাদের প্রচারের জন্য একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রয়োজন পড়ে। সেক্ষেত্রে ক্যানভা, ফটোশপ,এডোবি, ইলাস্ট্রেটর ইত্যাদি সফটওয়্যারের ব্যবহার সম্পর্কে জানা থাকলে  অনলাইনের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে  পোস্টার, লোগো,ওয়েব ডিজাইন  ভিজিটিং কার্ড, সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের জন্য  গ্রাফিক্স ডিজাইন তৈরি করে আয় করতে পারবে।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার

ফেইসবুক তো সবাই ব্যবহার করে।  ফেইসবুকের পাশাপাশি ইন্সট্রাগ্রাম,টুইটার, পিন্টারেস্ট, লিঙ্কডিন,ইউটিউব এসব সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যবহার করে  ব্রান্ডের প্রমোশন করা।এই মিডিয়ার  মাধ্যমে ব্রান্ডগুলো গ্রাহক সংখ্যা  বাড়ায় এবং  তাদের মার্কেটিং বাড়ায়।সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে অভিজ্ঞতা থাকলে কোনো কোম্পানিতে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে চাকরি করা যায়। সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন  চাকরির সুযোগের মধ্যে পড়ে।

এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

বর্তমান যুগে  এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক জনপ্রিয় হয়ে আছে। এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকে ভালো ইনকাম করতে পারেন।এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো যেখানে  শিক্ষার্থী বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম, ইউটিউব চ্যানেল এবং  ওয়েবসাইটে  পণ্য বা পরিষেবার  বিঙ্গাপন দেয়।যদি  কোনো ব্যক্তি সেই  বিঙ্গাপনগুলো দেখে পণ্য ক্রয় করেন তাহলে তার মাধ্যমে কিছু কমিশন পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীদের জন্য  অনলাইনে আয় করার এটি একটি সহজ মাধ্যম।

ইমেইল মার্কেটিং করে আয়

ইন্টারনেটের এই যুগে ইন্টারনেটে ভিত্তিক প্রচারণা  অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েব সাইট, ইমেইল ইত্যাদি বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে সঠিক  ক্রেতাদের কাছে খুব দ্রুত পণ্যের প্রচারণা চালানো সম্ভব। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় সঠিক ক্রেতাদের কাছে পণ্যের প্রচারণার জন্য দরকার হয় মার্কেটারদের।ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল ভাবে পণ্য বা সেবার প্রচারণা চালানোর মাধ্যম। ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে পণ্য বা সেবাকে গ্রাহকের কাছে তুলে ধরা  যাতে বিক্রি বাড়ে।ইমেইল মার্কেটিং করে শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।

প্রোগ্রামিং করে আয়

একজন শিক্ষার্থী প্রোগ্রামিং করে  অনলাইনের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। সাধারণত একজন প্রোগ্রামার কোড লেখার মাধ্যমে কম্পিউটার এবং মোবাইলের জন্য বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ তৈরি করেন।প্রোগ্রামার বিভিন্ন ধরনের টেকনিক্যাল সমস্যা ঠিক করার কাজ ও করে থাকেন।প্রোগ্রামিং করেও আয় করা সম্ভব।

কনটেন্ট রাইটিং করে আয়

কনটেন্ট রাইটিং হলো যেকোনো বিষয়ে গবেষণা করে  তারপর লেখা। এতে সময় লাগে বেশি কারণ গবেষণা করা লাগে। আপনি যদি ভালো লেখক হন বা যেকোনো বিষয়ে ভালো গবেষণা করেন তাহলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করা যায়। যাদের লেখার হাত ভালো তারা অনলাইনের মাধ্যমে কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করার সুযোগ রয়েছে। এ কাজগুলো মোবাইল, কম্পিউটার বা ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে করা যায়।

ফটো বা ভিডিও এডিটিং

ভিডিও এডিটিং খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না।অনেক তাড়াতাড়ি আয়ত্ত করা যায়। যদি শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আয় করার জন্য ভিডিও এডিটিং বেছে নেয় তাহলে এর মাধ্যমে ও আয় করা সম্ভব।

ফটো বা ভিডিও এডিটিং করে ভালো দক্ষতা থাকলে বিভিন্ন কোম্পানিতে অনলাইন  চাকরি করার সুযোগ পাওয়া যায়।

অনলাইনে টিউটরিং করে আয়

অনলাইন  টিউটরিং করে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। অফলাইনে যেমন টিউটরিং করা যায় তেমনি অনলাইনের মাধ্যমে ও টিউটরিং করা যায়। কোনো একটি প্রতিষ্ঠানে টিউটরিং চাকরির মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা যায়।

রিসেলিং করে আয়

রিসেলিং করার জন্য বিভিন্ন বড় বড় ওয়েব সাইট গুলোতে রেজিস্ট্রার করে আয় করা যায়।ওয়েব সাইট গুলো থেকে ছবি এবং দাম সংগ্রহ করে মার্কেটিং করা।কাস্টমার জোগাড় করা।পণ্যের দাম একটু বাড়িয়ে বিক্রি করা।যেই টাকা বেশি বিক্রি করা হবে সেই টাকা নিজের লাভ।এখানে কোনো পণ্য প্যাকেটিং বা ডেলিভারির ঝামেলা পোহাতে হবে না।শুধুমাত্র কাস্টমারের নাম,ঠিকানা, ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে যেখান থেকে পণ্য নেওয়া হয়েছে সেখানে অর্ডার সাবমিট করা।এটি শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে আয় করার একটি সহজ মাধ্যম।

উপসংহার

পরিশেষে বলা যায় যে, শিক্ষার্থীরাও অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে।যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।এগুলো ছিল শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আয় করার সুযোগ গুলো।

40 thoughts on “শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জনের জন্য অনলাইন চাকরির সুযোগগুলো কি কি”

  1. শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে অনলাইন কি কি উপায়ে আয় করতে পারে, এই আর্টিকেলটিতে সেসব উপায় গুলো বলা হয়েছে। অনলাইনে অযথা সময় নষ্ট না করে, অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে আমরা নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারি।

    Reply
  2. শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত।নিজের খরচ নিজে জোগাড় করে।শিক্ষার্থীরাও অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে।যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।এ আর্টিকেল এ অনলাইনে কাজের বিষয় গুলো তুলে ধরা হয়েছে ।লেখককে ধন্যবাদ ।

    Reply
  3. পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় তুলে ধরা হয়েছে এই পোষ্টে। একজন শিক্ষার্থী অলসভাবে সময় নষ্ট না করে অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করে নিজে স্বাবলম্বী হতে পারেন।

    Reply
  4. ছাত্র জীবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময় বর্তমান সময় অনলাইন নির্ভর।আর এই অনলাইকে ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা অলস সময় না কাটিয়ে আয় করতে পারে। অনলাইনে আয় করতে বেশি দক্ষতার প্রয়োজন নেই। অনলাইনে আয় করে সে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন করবে।এই আর্টিকেলটি পড়ে শিক্ষার্থী কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায় তা সম্পর্কে গাইডলাইন পেয়ে যাবে।

    Reply
  5. মানুষের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো সময়।এই সময়কে কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক সাফল্য অর্জন করে। তেমনি শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।
    সত্যিই বাস্তবধর্মী একটি উদাহরণ। সময় কখনো কারো জন্য বসে থাকেনা। আর শিক্ষার্থীরা যদি তাদের অবসর সময়টুকু অযথা নষ্ট না করে কাজে লাগায় তবে যেমন তারা আত্মনির্ভরশীল হবে তেমনি শিক্ষাজীবন শেষে তাকে চাকরির পিছনে ছুটে বেড়াতে হবেনা। সবমিলিয়ে আর্টিক্যালটি সত্যিই যুগোপযোগী ছিলো।

    Reply
  6. ধন্যবাদ লেখককে আমরা পড়াশোনার পাশাপাশি যদি একটু ইনকাম করতে পারি তাহলে ভাল হই। এইখানে অনেক ইনকাম সোর্স দেখানো হয়েছে

    Reply
  7. ✒️📱👩‍💻👩‍🎓👩‍🔧 শিক্ষার্থীরা বর্তমান সময়ে গৎবাঁধা লেখাপড়ার মধ্যে নিজেকে সীমাবদ্ধ না রেখে পাশাপাশি নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে শিখতে পারেন, যা পরবর্তীতে বাস্তব জীবনে কাজে লাগবে এবং সময়ের সঠিক মূল্যায়ন হবে। মোবাইল ডিভাইসটি এক্ষেত্রে হতে পারে বড় সহযোগী। এন্টারটেইনমেন্ট এর সাথে যুক্ত হতে পারে কোন সফ্ট স্কিল শেখা ও আয় এর নতুন রাস্তার অনুসন্ধান করা।

    এ বিষয়ে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে আর্টিকেলটিতে। অসংখ্য ধন্যবাদ কন্টেন্ট লেখকে।💡😊

    Reply
    • বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত। শিক্ষার্থীরা অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে। তারা আত্মকর্মশীল হয়ে উঠবে। যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে। এই আর্টিকেলটি পড়ে শিক্ষার্থীরা কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায় তা সম্পর্কে গাইডলাইন পেয়ে যাবে।
      ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারি একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

      Reply
  8. বর্তমান সময়টা প্রযুক্তি নির্ভর সময় হিসাবে পরিচিত। ডিভাইস বিহিন জীবন মনে হয় মাঝি ছাড়া নৌকা চালানোর মতন।বর্তমান সময়ে এসে আমরা ছোট থেকে বড় প্রায় সবাই ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি।এই ইন্টারনেট ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে নানাবিধ কাজ সমাধা করতে পারছি।অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে এখন লাখ লাখ শিক্ষার্থী নিজেদের পড়ার খরচ যোগান দিতে পারছে।অনেকের কাছে অনলাইন বিষয়টা পরিচিত হলেও হয়তো খুব একটা স্বচ্ছতা তাদের মধ্যে নেই যে ঠিক কি কি বিষয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনলাইন থেকে উপার্জন করতে পারে।লেখকের আর্টিকেলটিতে এতো সুন্দর করে সকল ধরনের অনলাইন নির্ভর কাজের লিস্ট দেয়া হয়েছে যা দেখে অনেক অজানা মানুষও অনলাইনে কিছু করার চিন্তা করতে পারে।এতো সুন্দর একটি লিখা উপহার দেয়ার জন্য লেখকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। সামনে আরো এমন সুন্দর এবং সময়োপযোগী লেখার অপেক্ষায় থাকলাম ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  9. অবসর সময় কাজে লাগিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে উপাজন করার ব্যাপারে অনেক সুন্দর তথ্য জানিয়েছেন লেখক। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাবলম্বী হবে। লেখাপড়া শেষ করে
    চাকরির বাজারে নিজের অবস্থান ভালোমতো তৈরি করতে পারবে

    Reply
  10. প্রতিটি ছাত্রকে নিজের দক্ষতাকাজে লাগানোর জন্য অবসর সময় কাজে লাগিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে উপাজন করার ব্যাপারে অনেক সুন্দর তথ্য জানিয়েছেন লেখক। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাবলম্বী হবে। লেখাপড়া শেষ করে
    চাকরির বাজারে নিজের অবস্থান ভালোমতো তৈরি করতে পারবে

    Reply
  11. আমাদের দেশের যে শিক্ষা ব্যবস্থা তাতে একটা বড় অংকের টাকা আমাদের পড়াশুনার পিছনে চলে যায়। তাই ছাত্র জীবন থেকেই যদি একজন শিক্ষার্থী আয় করা শুরু করে তাহলে পরিবারের উপর থেকে
    খরচের চাপ কিছুটা হলেও কমে। আর অবসর সময়টাও একজন শিক্ষার্থী কাজে লাগাতে পারে।এখন অনলাইনে অনেক কাজের সুযোগ সুবিধা রয়েছে যা এই কন্টেন্ট এ উল্লেখ করা হয়েছে। অনলাইনে কাজ করার জন্য খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না ,কাজ করতে করতেই দক্ষতা অর্জন করা যায়। অনলাইনে কাজ করার সবচাইতে বড় বেনিফিট হচ্ছে পড়াশুনা করতে করতেই একজন শিক্ষার্থী স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে।
    ধন্যবাদ যিনি এই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। অনলাইনে কাজ করার অনেকগুলো ওয়ে উল্লেখ করা হয়েছে এগুলো ফলো করলে অনেকেই উপকৃত হবে।

    Reply
  12. এই লেখাটি অত্যন্ত উপকারী এবং প্রেরণাদায়ক! শিক্ষার্থীদের জীবনে অনলাইনে কাজ করার সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদানের মাধ্যমে লেখক বিশেষ ভাবে উল্লেখ করেছেন যে, শিক্ষার্থীদের পরিবারের উপর আর্থিক চাপ কমানোর জন্য অনলাইনে আয় করা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে। এছাড়াও, আমাদের শিক্ষার্থীদের মাধ্যে আয় করার এই সুযোগ দেওয়ার মাধ্যমে তারা আত্মনির্ভর হতে পারে এবং তাদের শিক্ষা ও অনুভূতির ভিত্তিতে নির্ভরশীল হতে পারে। এটি মূল্যবান তথ্য সম্পৃক্ত একটি কন্টেন্ট! 👏👍

    Reply
  13. আস্সালামু আলাইকুম। আপনার প্রত্যেকটি আর্টিকেল অসাধারণ ও প্রয়োজনিও বিষয় নিয়ে লেখা।বর্তমান যুগে সকলের হাতেই ফোন আছে।কিন্তু ফোন এর মাধ্যমে অনলাইনে কিভাবে উপার্জন করতে হয় টা জানা ছিল না। আপনার এই আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারলাম কি কি উপায় উপার্জন করা যায়। সত্যিই অসাধারণ ছিল আর্টিকেলটি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো উপকারী আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  14. বর্তমান সময়ে ধনী-গরীব,মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত সকল পরিবারের ছেলেমেয়েদের হাতেই স্মার্টফোন থাকে।এই স্মর্টিফোনকে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে কাজে না লাগিয়ে এ স্মার্টফোনকেই কোনো কাজের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা যায়। অনলাইনে অযথা সময় নষ্ট না করে, অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে আমরা নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারি।

    Reply
  15. সময় এবং অর্থ এই দুইটা আমার জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের পক্ষে অবসর সময় কে কাজে লাগিয়ে অনলাইন থেকে আয় করার সুযোগ রয়েছে। তাই শিক্ষার্থীদের উচিত হবে অলস সময় না কাটিয়ে, স্কিল শিখে নিজেকে দক্ষ করে তোলা এবং ইনকামের জন্য চেষ্টা করা।

    Reply
  16. বর্তমান যুগে চাকরি করে ইনকাম করা অনেক সময় সাপেক্ষ। এর জন্য দরকার শিক্ষার্থীর গ্রাজুয়েশন শেষ করা । কিন্তু পড়াশোনা চলাকালীন অবস্থায় ইনকাম করার উপায় হচ্ছে অনলাইন চাকরি। এই কনটেন্টি পড়ে কিভাবে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে জানতে পারবে সবাই বলে আমি মনে করি ।

    Reply
  17. শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ। বর্তমানে বহু শিক্ষার্থী অনলাইন কাজের সাথে যুক্ত রয়েছে। তারা নিজেরাই ঘরে বসে নিজেদের খরচ জোগাড় করে থাকে। অনলাইনে কাজ করার জন্য প্রায়ই বিশেষ কোন দক্ষতার প্রয়োজন পড়ে না তারা তাদের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ছোট ব্যবসা শুরু করতে পারে। বর্তমানে সময় ও অর্থ দুইটাই আমাদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ছাত্র জীবন থেকেই যদি একজন শিক্ষার্থী আয় করা শুরু করে তাহলে পরিবারের উপর থেকে
    খরচের চাপ কিছুটা হলেও কমে। এই কনটেন্টটির মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থীরাই ছাত্র জীবন থেকে বসে না থেকে অনলাইনে কিছু কাজ করার জন্য খুবই উৎসাহিত হবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর ও উপকারী একটি আর্টিকেল আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  18. মানুষের জীবনে মূল্যবান সম্পদ হলো সময়। এর সময়কে কাজে লাগিয়ে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার পাশাপাশি অবসর সময়ে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে।এ আয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন অর্থের দিক থেকে পরিবারের কিছুটা চাপ কমিয়ে নিজের খরচ নিজে চালাতে পারবে অন্যদিকে ছাত্র জীবন থেকে কঠোর পরিশ্রমী হবে। যা ভবিষ্যতে তাদের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে। ধন্যবাদ লেখককে এমন উপকারী একটি কনটেন্ট লেখার জন্য ।

    Reply
  19. শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ। বর্তমানে বহু শিক্ষার্থী অনলাইন কাজের সাথে যুক্ত রয়েছে। তারা নিজেরাই ঘরে বসে নিজেদের খরচ জোগাড় করে থাকে।

    অসাধারণ মন্তব্য! সময়ের মূল্য এবং শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন আয়ের সুযোগ সম্পর্কে আপনার বক্তব্য খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  20. বর্তমানে শিক্ষার্থীদের পক্ষে অবসর সময় কে কাজে লাগিয়ে অনলাইন থেকে আয় করার সুযোগ রয়েছে।শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে অনলাইন কি কি উপায়ে আয় করতে পারে এই কনটেন্টটি পড়লে অনেক উপকারে আসবে। ধন্যবাদ লেখককে এমন উপকারী একটি কনটেন্ট লেখার জন্য ।

    Reply
  21. বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত। তারা নিজেরাই ঘরে বসে নিজেদের খরচ জোগাড় করে থাকে। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে। এই আর্টিকেলটি পড়ে শিক্ষার্থী কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায় তা সম্পর্কে গাইডলাইন পেয়ে যাবে।

    Reply
  22. শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ ।বর্তমানে বহু শিক্ষার্থী অনলাইন কাজের সাথে যুক্ত রয়েছে। তারা নিজেরাই ঘরে বসে নিজেদের খরচ জোগাড় করে থাকে।বর্তমানে সময় ও অর্থ দুইটাই আমাদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।ছাত্র জীবন থেকেই যদি একজন শিক্ষার্থী আয় করা শুরু করে তাহলে পরিবারের উপর থেকে
    খরচের চাপ কিছুটা হলেও কমে। যা ভবিষ্যতে তাদের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।ধন্যবাদ লেখককে এমন উপকারী একটি কনটেন্ট লেখার জন্য ।

    Reply
  23. বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত।নিজের খরচ নিজে জোগাড় করে।শিক্ষার্থীরাও অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে।যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।
    আপনার এই আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারলাম কি কি উপায় উপার্জন করা যায়। সত্যিই অসাধারণ ছিল আর্টিকেলটি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো উপকারী আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে দেওয়ার জন্য।

    Reply
  24. বর্তমান সময়টা প্রযুক্তি নির্ভর সময় হিসাবে পরিচিত। শিক্ষার্থীদের অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে।যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।অবসর সময় কাজে লাগিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে উপাজন করার ব্যাপারে অনেক সুন্দর তথ্য জানিয়েছেন লেখক। এতে শিক্ষার্থীরা স্বাবলম্বী হবে। লেখাপড়া শেষ করে চাকরির বাজারে নিজের অবস্থান ভালোমতো তৈরি করতে পারবে।শিক্ষার পাশাপাশি অর্থ উপার্জন ভবিষ্যতে নিজের ব্যবসা শুরু করার জন্য অনুপ্রেরণামূলক শক্তি হিসেবে কাজে লাগাতে পারবে ।নিজের ক্যারিয়ারে সফল হতে পারবে ।

    Reply
  25. শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ। বর্তমানে বহু শিক্ষার্থী অনলাইন কাজের সাথে যুক্ত রয়েছে। তারা নিজেরাই ঘরে বসে নিজেদের খরচ জোগাড় করে থাকে।

    Reply
  26. নিঃসন্দেহে মানুষের জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো সময়। এই সময়কে কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক সফলতা অর্জন করতে পারে। তেমনি শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।শিক্ষার্থীরা অবসর সময়ে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে নিজেদের খরচ নিজেরাই যোগাড় করতে পারে। এতে করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রম করার মানসিকতা গড়ে উঠে।

    Reply
  27. ছাত্র জীবন আমাদের জীবনে অফুরন্ত সময়ের উৎস, এই সময়কে কাজে লাগিয়ে আমরা পড়ালেখার পাশাপাশি নিজেদের স্কিল ডেভলপামেন্ট করতে পারি, পরিবারে আর্থীকভাকে সাহায্য করতে পারি, বর্তমানে অনলাইনে অনেকভাবে টাকা উপার্জন করা যায়, ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগিং, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য, তাই আমাদের উচিৎ ছাত্র জীবনে অবসর সময়কে নষ্ট না করে অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন ব্যাবসা, বা ফ্রীল্যান্সিং করে নিজেদের পড়ালেখার খরচ নিজেরাই বহন করা, এবং পরিবারকে আর্থীক ভাবে সাহায্য করা, এতে করে ভবিষ্যতে দায়িত্ব নেওয়ার এবং কর্মোঠো হওয়ার অনুপ্রেরণা পওয়া যাবে

    Reply
  28. বর্তমান এই ডিজিটাল যুগে একটি শিক্ষার্থী তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় কে কাজে লাগিয়ে পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন উপায়ে অনলাইন থেকে আয় করতে পারে। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী তার অলসভাবে সময় নষ্ট না করে অনলাইন থেকে কোন কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে অনলাইনে আয় করা সম্ভব তা সম্পর্কে বলা হয়েছে। কিভাবে নিজেকে সাবলীল আর আত্মনির্ভরশীল করা যায় এমন যুগোপযোগী আর্টিকেলের জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

    Reply
    • প্রযুক্তি নির্ভর এই যুগে সবার সাথে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে পারাও একটা যুদ্ধ এখন।পড়াশোনার পাশাপাশি প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে যদি ইনকাম করা যায় সেটা একজন শিক্ষার্থীর জন্য একটা আশির্বাদ স্বরূপ।বর্তমান সময়ে যে যতবেশি দক্ষ সে ততবেশি এগিয়ে। ছাত্রজীবনের অবসর সময়কে যদি কাজে লাগিয়ে কিছু ইনকাম করা যায় এরচেয়ে ভালো কিছু আর হতে পারেনা।এমন অনেক পন্থা আছে যা অবলম্বন করে সফল হওয়া যায় এবং খুব সহজে ইনকাম করা যায়।যেমন:ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিকস ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেকে উপকৃত হবেন আশা করি।অনেক ধন্যবাদ লেখককে সঠিক সময়ে সঠিক কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।

      Reply
  29. প্রযুক্তির এই যুগে অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। অনলাইন জগতে কাজ করা এখন খুব ই সহজ,।, তাই শিক্ষার্থীরা যদি তাদের অবসর সময় বা প্রয়োজনের তাগিদে লেখা পড়ার পাশাপাশি এই কাজ গুলি করতে পারে তাহলে শিক্ষার্থী নিজেই অথবা পরিবার,ও, সমাজ অনেক উপকৃত হবে।।। তবে অনেকেই জানেনা কিভাবে লেখা পড়ার পাশাপাশি অনলাইন জগতে আয় করা যায়,,। আপনার এই কন্টেন্ট টি পড়লে মোটামুটি সবাই একটা ভালো ধারনা পাবে,। হয়তো কারো জীবনের মোড় ও ঘুরে যেতে পারে। ধন্যবাদ লেখক কে এই যুগপোযোগি লেখা টি উপহার দেওয়ার জন্য।।।।

    Reply
    • বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত।পড়াশোনার পাশাপাশি প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে যদি ইনকাম করা যায় সেটা একজন শিক্ষার্থীর জন্য একটা আশির্বাদ স্বরূপ।বর্তমান সময়ে যে যতবেশি দক্ষ সে ততবেশি এগিয়ে। এতে করে পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থী নিজের, পরিবার,ও, সমাজ অনেক উপকৃত হবে।।। তবে অনেকেই জানেনা কিভাবে লেখা পড়ার পাশাপাশি অনলাইন জগতে আয় করা যায়, মাশাআল্লাহ, আপনার এই কন্টেন্ট টি পড়ে সহজে শিহ্মাথীরা জানতে পারবে, কিভাবে পড়াশোনা পাশাপাশি অনলাইনে আয় করা যায়।

      Reply
  30. শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত।কোনো কোনো শিক্ষার্থী নিজেরাই বিনিয়োগ করে অনলাইন বিজনেস করে।আবার,কোনো কোনো শিক্ষার্থী ঘরে বসে অনলাইন চাকরী করে থাকে।নিজের খরচ নিজে জোগাড় করে।যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে। তারা আত্মকর্মশীল হয়ে উঠবে। যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে। এই আর্টিকেলটি পড়ে শিক্ষার্থীরা কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায় তা সম্পর্কে গাইডলাইন পেয়ে যাবে।
    ধন্যবাদ লেখক কে গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারি একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।

    Reply
  31. শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে অনলাইন কি কি উপায়ে আয় করতে পারে, এই আর্টিকেলটিতে সেসব উপায় গুলো বলা হয়েছে। অনলাইনে অযথা সময় নষ্ট না করে, অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে আমরা নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারি। শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।বর্তমান যুগে প্রায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই অনলাইন কাজের সাথে সম্পৃক্ত।নিজের খরচ নিজে জোগাড় করে।শিক্ষার্থীরাও অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে।যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।এ আর্টিকেল এ অনলাইনে কাজের বিষয় গুলো তুলে ধরা হয়েছে ।লেখককে ধন্যবাদ ।

    Reply
  32. বর্তমানে প্রায় সকল শিক্ষার্থীদের হাতে মোবাইল ফোন থাকে। অনেকে এটার যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলে, নিজের পড়াশোনার খরচ চালানোর পাশাপাশি পরিবারকেও সাহায্য করতে পারে। এটা অবশ্যই একজন শিক্ষার্থীর জন্য ভালো দিক।
    অনলাইনে আয় করার অনেক উপায় রয়েছে। এগুলোতে আয় করার জন্য খুব বেশি দক্ষতা ও যোগ্যতারও প্রয়োজন হয় না। এই কন্টেন্টে লেখক সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এটি পড়ে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার উপায় জানতে পারবে।

    Reply
  33. এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারী। কারণ বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অনলাইনে উপার্জনের অনেক সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে । সঠিক সময়ে স্কিল উন্নতির সাথে সাথে কাজের দক্ষতা ও বাড়বে। সেই সাথে ভালো একটা সচ্ছল উপার্জন ও হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি পরিবারের পাশে দাড়ানো যায়।
    ধন্যবাদ এতো মূল্যবান আর্টিকেলটি আমাদের দেওয়ার জন্য।

    Reply
  34. সময় অনেক মূল্যবান সম্পদ। ছাত্রজীবন থেকেই সবার উচিত সময়কে যথাযথভাবে কাজে লাগানো। পড়াশোনার পাশাপাশি অবসর সময় অলস না কাটিয়ে কোনো কাজের মাধ্যমে ছোট ছোট আয় করা যেতে পারে। এই ক্ষেত্রে অনলাইনে কাজ করা হতে পারে অন্যতম একটি উপায়। এর মাধ্যমে একদিকে একজন ছাত্র তার পড়াশোনার খরচ নিজেই বহন করতে পারে, আবার কাজের অভিজ্ঞতাও অর্জন করতে পারে যা পরবর্তীতে চাকরির ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করবে। অনলাইনে ঘরে বসেই পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক রকমের চাকরির সুযোগ রয়েছে।
    আজকের কনটেন্টটি অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট। আশা করি সবারই এটা অনেক কাজে আসবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  35. সময় অনেক মূল্যবান সম্পদ। নিঃসন্দেহে মানুষের জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো সময়। এই সময়কে কাজে লাগিয়ে মানুষ অনেক সফলতা অর্জন করতে পারে। তেমনি শিক্ষার্থীদের জন্য অবসর সময়কে কাজে লাগানো একটি বুদ্ধিমানের কাজ।শিক্ষার্থীরা অবসর সময়ে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে নিজেদের খরচ নিজেরাই যোগাড় করতে পারে। এতে করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রম করার মানসিকতা গড়ে উঠে।আর্টিকেল এ অনলাইনে কাজের বিষয় গুলো তুলে ধরা হয়েছে লেখককে ধন্যবাদ ।

    Reply
  36. টাকার প্রয়োজন সবারই রয়েছে।ছাত্রাবস্থায় যদি অনলাইন ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে তা নিজ এবং পরিবারের জন্য অনেক বড় একটা সাপোর্ট বলা যায়।
    ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা আর্টিকেল দেয়ার জন্য

    Reply
  37. শিক্ষার্থীরা অবসর সময়ে অলসভাবে বসে না থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে। যদি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তবে তারা ছাত্রজীবন থেকেই কঠোর পরিশ্রমী হবে।যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য অনেক মঙ্গলজনক হবে।

    Reply

Leave a Comment