ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম- ইনকাম হালাল নাকি হারাম এ বিষয়টি আসলে ইসলামের সাথে সম্পর্কিত। কেননা, হারাম হালাল নির্ধারণ করেছে ইসলাম। এজন্য যারা ইসলাম গ্রহণকারী প্রকৃত মু’মিন তারা সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। মু’মিনের ইনকামের মধ্যে হারামের গন্ধ থাকাটাও তারা পছন্দ করেন না। তারা দিনের পর দিন না খেয়ে থাকবে, কষ্টে জীবন যাপন করবে তবুও হারাম ইনকামের পথে পা বাড়াবে না।
কেননা, মু’মিন বান্দারা শুনেছে এবং বিশ্বাস করেছে ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল খাওয়া, হালাল ইনকাম করা।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম
অনেকেই এই প্রশ্নটি করে থাকেন যে, ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম? আপনি গবেষণা করলে দেখতে পাবেন এ প্রশ্নটি শুধুমাত্র মু’মিন মুসলমানরাই করে থাকে। কারণ প্রকৃত মুসলমান হারাম ইনকামকে প্রচন্ড রকমের ঘৃণা করে এবং ভয় পায়।
কেননা, ক্বিয়ামাতের দিন তাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, কোন্ পথে আয় করেছো এবং কোন পথে ব্যয় করেছো।
এ প্রশ্নের উত্তর সেদিন সঠিকভাবে সেই ব্যক্তিই দিতে পারবেন, যিনি দুনিয়াতে সৎভাবে জীবন যাপন করেছেন এবং হালাল ইনকাম ও হালাল পথে ব্যয় করেছেন।
যাই হোক, ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম, এ প্রশ্নের উত্তর কি হতে পারে? হালাল নাকি হারাম? ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম, এটি জানতে হলে প্রথমে আপনাকে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কি কি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং করা হয়।
তাহলে বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যাবে যে, ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম? চলুন প্রথমেই জানার চেষ্টা করবো ফ্রিল্যান্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং কি? | What is Freelancing?
ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ অর্থ হলো- স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করা। আরও একটু বিস্তারিতভাবে ফ্রিল্যান্সিং কে এভাবে সংঙ্গায়িত করা যেতে পারে- নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে কাজ না করে, নিজের পছন্দমত, স্বাধীন মনে, স্বাধীনভাবে কাজ করার মাধ্যমে ইনকাম করাই হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার মধ্যে পরিপূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে।
আর যারা স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করে থাকে তাদেরকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার।
আমরা বেশীরভাগই মনে করি, ফ্রিল্যান্সিং মানে হলো অনলাইন থেকে ইনকাম করা। এ কথাটি সত্য নয়। কেননা, লোকাল বা অফলাইনেও প্রচুর কাজ রয়েছে। যেগুলো স্বাধীনভাবে করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। লোকাল ইনকামই হোক আর অনলাইন ইনকামই হোক স্বাধীনভাবে করার নামই হলো ফ্রিল্যান্সিং।
তবে অনলাইনের বেশিরভাগ কাজই স্বাধীনভাবে করা যায় বিধায়, ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি শুনলেই আমরা অনলাইন ইনকামকে বুঝে থাকি।
কি কি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং করা হয়?
ক) ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার একটি উপায় হলো- সেলার এবং বায়ার পরস্পরের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে কাজ আদান-প্রদান করা হয়।
এখন প্রশ্ন হলো সেলার কে আর বায়ার কে? বায়ার হলেন যিনি কাজ দেন বা কাজ করিয়ে নেন এবং সেলার হলেন যিনি কাজ করেন বা সার্ভিস দিয়ে থাকেন।
যেহেতু উভয় পক্ষ সমঝোতার ভিত্তিতে কাজের রেট, কাজ জমা দেয়ার সময়সীমা ইত্যাদি নির্ধারণ করে কাজ সম্পন্ন করে থাকেন তাই এ পদ্ধতিতে ইনকাম করা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। কেননা, এখানে অন্যায়ভাবে কেউ কারো ক্ষতি করছে না।
তবে সেলার যদি চুক্তি অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন না করে টাকা উপার্জন করেন অথবা বায়ার যদি কাজ করানোর পর ঠিকমত কাজের টাকা পরিশোধ না করেন তাহলে সেক্ষেত্রে এই ইনকাম হারাম হতে পারে।
এখানে উল্লেখ্য যে, উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে সম্পন্ন করা সকল ব্যবসাই কিন্তু হালাল নয়। ইনকাম হালাল হতে হলে তার বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়াও হালাল হতে হবে। মদের ব্যবসাও তো ক্রেতা বিক্রেতার সম্মতিতেই হয় তাই বলে কি মদের ব্যবসা হালাল হবে? কখনই না।
খ) ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনেকে বিভিন্ন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করে ইনকাম করে থাকে। এটাও ফ্রিল্যান্সিং এর অন্তর্ভূক্ত। পণ্য বা সার্ভিস সম্পর্কে মার্কেটিং করার সময় যে বিবৃতি দেওয়া হয় সে অনুযায়ী যদি ক্লায়েন্টকে সার্ভিস বা পণ্য দেওয়া হয় তাহলে এটা হালাল হবে। অন্যথায় হারাম হিসেবে গণ্য হবে।
অনেকেই বিজ্ঞাপনের সময় একটি প্রোডাক্ট দেখিয়ে আরেকটি প্রোডাক্ট ধরিয়ে দেয়। ক্লায়েন্টের সাথে প্রতারণা করে থাকে। এটাকে ইসলাম একদমই সমর্থন করে না।
গ) ফ্রিল্যান্সিং এর আরেকটি উপায় হলো- ব্লগিং করে ইনকাম করা। ব্লগিং এর ইনকাম আসে গুগল এডসেন্স থেকে। ওয়েবসাইট তৈরী করে সেখানে বিভিন্ন বিষয়ে কন্টেন্ট লিখে পাবলিশ করা হয়। ২০-২৫টি ভালো মানের কন্টেন্ট পাবলিশ করার পর এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এডসেন্সের অনুমোদন পাওয়ার পরই আপনার ব্লগসাইটের ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।
গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করাকে অনেকেই হারাম বলেছেন। তবে সম্পূর্ণই যে হারাম তা কিন্তু নয়।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম
আপনার সাইটে যদি হারাম কোন পণ্যর বিজ্ঞাপন থাকে অথবা নারী প্রদর্শিত কোন বিজ্ঞাপন থাকে তাহলে সেই বিজ্ঞাপন থেকে আয়কৃত অর্থ হারাম হবে।
গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যদি আপনি এ সমস্ত হারাম পন্যের বিজ্ঞাপন অথবা নারী প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনকে নিয়ন্ত্রণ করে এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন তাহলে আপনার ইনকাম হালাল হবে।
ঘ) ইউটিউব থেকে আয় করা ফ্রিল্যান্সিং আরেকটি উপায়। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে যে ইনকামগুলো করা হয় সেগুলোকে ইসলামিক স্কলাররা এক বাক্যে হারাম বলেছেন।
কেননা, ইউটিউব ভিডিওগুলোতে যে বিজ্ঞাপনগুলো ইউটিউব কর্তৃক প্রচার করা হয় সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করার কোন উপায় নেই। ইউটিউব নিজের ইচ্ছামত আমাদের চ্যানেলগুলোতে বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে। হারাম পণ্য বা নারী প্রদর্শিত বিজ্ঞাপন বন্ধ করার কোন উপায় ইউটিউব রাখেনি।
এজন্য এডসেন্সের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় সম্পূর্ণভাবে হারাম।
তবে ইউটিউব থেকে অন্যান্য উপায়ে ইনকামের কিছু সুযোগ রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে কিছু কিছু উপায়কে ইসলামিক স্কলাররা হালাল হিসেবে সাব্যস্ত করেছে।
ঙ) ট্রেনিং দেওয়া। ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে অনেকেই ট্রেনিং পেশাকে বেছে নেন। অফলাইন ও অনলাইন দুইভাবেই ট্রেনিং দেওয়া যায়। ট্রেনিং দিয়ে ইনকাম করা অবশ্যই হালাল হওয়া উচিত। হালাল অবশ্যই হতে পারে যদি এর মধ্যে কোন ফাঁকিবাজি না থাকে অর্থাৎ যে বিষয়গুলো বা যতটুকু শেখানোর জন্য আপনি টাকা নিয়েছেন সেগুলো যদি শতভাগ শেখান।
অন্যথায় আপনার ইনকামগুলো হারাম হবে।
অনেকেই ট্রেনিং সেন্টার খুলে ঠিকমত সার্ভিস না দিয়ে প্রতারণা করে ব্যবসা করছে। তবে সব ট্রেনিং সেন্টারই যে প্রতারণা করে ব্যবসা করছে তা কিন্তু নয়।
কোন্ উপায়ে ইনকাম করলে হালাল হবে এবং ইনকাম হারাম হওয়ার শর্ত কি সে বিষয়ে ইসলামের দিক নির্দেশনা বা নীতিমালা ভালোভাবে জানা উচিত। কেননা, ইসলামের দিক নির্দেশনা অনুসারেই তো হারাম হালাল নির্ধারণ করা হয়েছে।
মহান আল্লহ্ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সুরা নিসা’র ২৯ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন-
হে মুমিনগণ, তোমরা পরস্পরের মধ্যে তোমাদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসার মাধ্যমে হলে ভিন্ন কথা।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম
পবিত্র কুরআনের এই আয়াতকে সামনে রেখে দেখতে হবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার মধ্যে অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভোগ করার কোন সুযোগ আছে কিনা? যদি এমন কিছু থেকে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে সে ইনকাম হারাম হবে।
এখানে একটি বিষয় মনে রাখা জরুরী- প্রায় প্রতিটি ব্যবসা বা সকল কাজই হারাম এবং হালাল দুটি পন্থায়ই করা যায়। তাই বলে কি সকল ব্যবসাই হারাম? না, অবশ্যই না।
আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হারাম অথবা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। তবে কিছু কিছু ব্যবসা বা এমন কিছু কাজ আছে যেগুলোকে সম্পূর্ণভাবেই হারাম ঘোষণা করা হয়েছে। সেগুলো কোন অবস্থাতেই হালাল করার উপায় নেই। যেমন-
ক) মাদক দ্রব্য বা নেশা জাতীয় সকল পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা অথবা এ সকল পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করে ইনকাম করা।
খ) নারীদের দিয়ে বিজ্ঞাপন বানানো অথবা এ সকল প্রচার করা করে ইনকাম করা।
গ) ইসলামে নিষিদ্ধ বা আইন বিরোধী কোন ভিডিও তৈরী করা এবং সেগুলো প্রচার করে ইনকাম করা।
শেষকথা- উপরোক্ত আলোচনা থেকে স্পষ্টভাবে বুঝা যায় ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। তবে এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী। কিছু কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলোকে হারাম হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। আশা করছি আপনারা ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম এ প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। এ ধরণের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত চোখ রাখুন।
আরও একটি কথা- ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম, এ সম্পর্কে আমাদের আর্টিকেলে যা লেখা হয়েছে, এগুলো যদি আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য না মনে হয়, তাহলে আপনি একজন বিজ্ঞ আলেমের নিকট থেকে জেনে নিন। তবে অবশ্যই সেই আলেমের কাছে যেতে হবে, যিনি এই বিষয়ে জ্ঞান রাখেন বা এ বিষয় সম্পর্কে অবগত আছেন।
উপরে উল্লেখিত কন্টেনটিতে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে। হালাল হারাম কিভাবে নির্ধারিত হয় এবং কিভাবে কাজ করলে ফ্রিল্যান্সিং করে হালাল ভাবে ইনকাম করা যায় তাও গুছিয়ে বলা হয়েছে। এভাবে কনটেন্টটি আমাদের ভ্রান্ত ধারণা দূর করে।
উপরে উল্লেখিত কন্টেন্টটিতে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে। কিভাবে হালাল-হারাম নির্ধারিত হয় এবং কিভাবে হালালভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা যায় তাও বর্ণনা করা হয়েছে। আর এই বিষয়ে আমাদের সকল ভ্রান্ত ধারণা মুছে দিয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং করার দুটি দিক আছে ভালো এবং খারাপ। কেউ যদি চায় সে হালাল ভাবে ইনকাম করবে তাহলে অবশ্যই পারবে আবার কেউ যদি চায় হারাম ভাব ইনকাম করবে সেটিও পারবে। সর্বোপরি বলা যায় কীভাবে ইনকাম করবে সেটি একান্তই ব্যক্তির উপর নির্ভর করে।
সুন্দর একটা কনটেন্ট, মাশাআল্লাহ।
এই একই প্রশ্ন আমার মনেও এত দিত ঘুরতেছিলো।এখন আমি ও বিষয়টা ক্লিয়ার হয়ে গেলাম।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম?
প্রায় প্রতিটি ব্যবসা বা সকল কাজই হালাল এবং হারাম দুটি পন্থায়ই করা যায় —-
আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হালাল অথবা হারাম হিসেবে গণ্য হবে।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো — ইনকামের বস্তু, কনটেন্ট, এবং প্রক্রিয়া।
সুতরাং আমার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করেই বলা যায়, ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক। আমাদের মধ্যে অনেকেই না জেনে না
বুঝে ফ্রিল্যান্সিং কে হারাম পেশা হিসেবে আখ্যায়িত করি । এ বিষয়ে সবিস্তারে বর্ণনা করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম ?
এ প্রশ্নটা আমাদের মনে সবসময় উঁকি দেয়। এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর জানতে পেরেছি।
মা শা আল্লাহ, উপকারী কনটেন্ট। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, এই সুন্দর কনটেন্টটি লিখে আমাদেরকে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অবহিত করার জন্য।
“ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম” এ বিষয়ে অত্যন্ত যৌক্তিক ও ব্যাখ্যামূলক লেখনী। কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হলাম।
একজন প্রকৃত মুসলিম বা মুমিনের জন্য হালাল পন্থায় ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, সকল ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়।
এই কন্টেন্টটি থেকে এই বিষয়ে মোটামুটি পরিষ্কার ধারণা পাওয়া গেছে। মাশাআল্লাহ, এটি খুবই সুন্দর এবং কার্যকর একটি কন্টেন্ট।
প্রত্যেকটা কাজে হালাল হারাম আছে, তেমনি ফ্রিল্যান্সিং হালাল হারাম আছে,
আপনি কোন উপায় ফ্রিল্যান্সিং করতেছেন সেটাই হল বিষয়। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুস্পষ্ট ভাবে বোঝা ফ্রিল্যান্সিং হারাম না হালাল।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।একজন প্রকৃত মুসলিম বা মুমিনের জন্য হালাল পন্থায় ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, সকল ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো — ইনকামের বস্তু, কনটেন্ট, এবং প্রক্রিয়া।
এই কনটেন্টটি ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই ব্যাপারে একটি সঠিক ধারনা দিবে।
ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী হালাল ভাবে উপার্জন করা বাঞ্ছনীয় নাহলে আমাদের দোয়া , ইবাদাত কোনটি ই কবুল হবে না । পৃথিবীতে প্রতিটি বিষয়ের ই ভাল এবং খারাপ দিক আছে । একজন মুমিন হিসাবে অবশ্যই কোন কাজ হালাল নাকি হারাম তা জেনে সেই কাজে নিয়োজিত হওয়া উত্তম । ফ্রিল্যান্সিং শতভাগ হালাল কিংবা হারাম নয় । এখানে দুটি বিষয় ই বিদ্যমান । এখানে নিজেকে সঠিক বিষয় গুলো বেঁছে নিতে হবে কাজ করার জন্য। এই লেখনিতে পুরো বিষয় টি খুবই সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক যা কিনা অনেকের ই উপকারে আসবে ।
লেখাটিতে ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম এটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফ্রিল্যান্সিং এ হালালের পরিমান অনেক বেশী। কন্টেন্ট টি অনেক সুন্দর হয়েছে। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যখন আমি প্রথম জানলাম, তখন আমার মাথায় যে প্রশ্নটি এসেছে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম! কিন্তু এই আর্টিকেলটি পড়ে আমার আমার সব সন্দেহ দূর হয়ে গেছে। আপনি কোন বিষয় নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন সেটার উপর হালাল হারাম নির্ভর করবে।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে হালাল হারামের বিষয়টি সুন্দর ভাবে বর্ণনা করার জন্য। 😊
ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই প্রশ্নটি কমবেশি সবার মধ্যেই থাকে। আমার মধ্যেও ছিল, কিন্তু এই কন্টেন্ট দেখার পর আর আমার মধ্যে কোনো দ্বিধা নেই যে ফ্রিল্যান্সিং একটি হালাল পেশা। এখানে খুবই চমৎকার একটি লাইন ছিল আমি কোন পন্থায় ইনকাম করছি তার উপর ভিত্তি করে হারাম অথবা হালাল হিসেবে গণ্য হয়,যা আমাকে আকৃষ্ট করেছে, আসলেই তো এভাবে আমরা কখনো ভেবে দেখিনা। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর ইউনিক একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সময়োপযোগী চমৎকার লেখনী। যেকোনো কাজের মধ্যেই হালাল হারাম দুটো পথ খোলা থাকে, কে কোনটা বেছে নিবে তার স্বাধীনতা আল্লাহ মানুষকে দিয়েছেন। এখন আর প্রাচীন যুগের মতো জীবনযাত্রা কেউ পালন করতে চায়না। সময় এগিয়েছে, কাজের ধরণ ও বদলেছে। তেমনি অনলাইনে স্বাধীন ভাবে ফ্রীল্যান্সিং করা এখন জনপ্রিয় একটি পেশা। অনলাইনে যেমন হালাল হারাম সব কন্টেন্ট থাকে, এখানেও তেমনি আছেম তবে কে কোনটা নিয়ে কাজ করতে চায় এটা তার ইচ্ছা। এখানে ১০০% হালাল বা হারাম কাজ আছে বলা যাবেনা। তবে কেউ যদি হালাল উপার্জন করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে বেছে কাজ করতে হবে ও ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যেতে হবে। এই লেখাটি পড়ে অনেকের সংশয় দূর হবে। ধন্যবাদ।
আমাদের অনেকের মনে এই প্রশ্ন আসে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম। এইখানে অত্যন্ত চমৎকারভাবে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। আপনি কিভাবে কাজ করছেন, কি নিয়ে কাজ করছেন তার উপর নির্ভর করবে ইনকাম হালাল হবে নাকি হারাম হবে।ধন্যবাদ লেখককে।
কন্টেন্টের বিষয়বস্তু থেকেই বোঝা যাচ্ছে এটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিয়োজিত আছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই হয়তো জানেন না ফ্রিল্যান্সিং আসলে হালাল নাকি হারাম। এই প্রশ্নটা কমবেশি সবারই থাকে। সবার জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক উপকারী হবে ইন শা আল্লাহ্। এখানে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে ফ্রিল্যান্সিং পেশা কতটুকু হালাল আর কতটুকু হারাম।
এই লেখনী খুবই তাৎপর্যপূর্ণ, প্রথমে লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, তিনি এখানে ফ্রীল্যান্সিং কি? এবং কি কি উপায়ে ফ্রীল্যান্সিং করা যায় সেটা নিয়ে খুবই সুন্দর ও সাবলীল ভাবে লেখেছেন। এবং পাশাপাশি ইসলামী শরিয়তের আলোকে ফ্রীল্যান্সিং হালাল না হারাম সেটা খুবই জানা দরকার মুসলিমদের জন্য সেটা ও তিনি উল্লেখ করেছেন। তাই লেখক কে জানাই জাযাকাল্লাহু খাইরা। আসলে দিনশেষ আমাদের মরতেই হবে, আমাদের সামনে কবর,আখেরাত, হাশর ইত্যাদি সুনিশ্চিত রয়েছে, তাই যেকোন ইনকামের পূর্বে হালাল হারাম যাচাই করতে হবে। ফ্রীল্যান্সিং এর যে কাজ গুলো হালাল সেগুলো কারো যোগ্যতা ও সামর্থ্যে থাকলে আঁকড়ে ধরতে হবে এবং যে কাজ গুলো হারাম সেগুলো ঘৃণারসহিত পরিহার করতে হবে। আল্লাহু আলাম।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। চমৎকার কন্টেন্ট।অজানা অনেক বিষয় জানতে পারলাম।
একজন প্রকৃত মুসলিম ও মুমিন হওয়ার পূর্বশর্ত হালাল ইনকাম। পেশা হিসেবে ফ্রিল্যন্সিং এখন খুবই জনপ্রিয়। ফ্রিল্যন্সিং পেশাটি হালাল নাকি হারাম এ নিয়ে অনেক মতামত রয়েছে, তবে ক্ষেত্র বিশেষে এই পেশাটি পুরোপুরি হালাল বা পুরপুরিই হারাম বলা যায় না।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম?
ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং
কি কি পথে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় সব মিলিয়ে এ কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ।
এমন সুন্দর ও উপকারী কন্টেন্ট আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।
নকাম হালাল নাকি হারাম এ বিষয়টি আসলে ইসলামের সাথে সম্পর্কিত। কেননা, হারাম হালাল নির্ধারণ করেছে ইসলাম। বর্তমানে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিয়োজিত আছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই হয়তো জানেন না ফ্রিল্যান্সিং আসলে হালাল নাকি হারাম। লেখককে ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট লিখার জন্য।
একজন মুসলিমের জন্য হালাল পন্থায় ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই বিষয় নিয়ে সবারই প্রশ্ন থাকে।
এই কনটেন্ট টি ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই ব্যাপারে একটি সঠিক ধারনা দিবে।
আমাদের মুসলিমদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে এরকম একটি আর্টিকেল লেখার জন্য
ইসলামে হালাল ও হারাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। একজন প্রকৃত মুসলমান আয় করার সময় সেটা হালাল না হারাম এ ব্যাপারে অনেক সচেতন থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্যেও সেটা প্রযোজ্য। প্রকৃতপক্ষে ফ্রিল্যান্সিং পুরোপুরি হালাল নয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে হারাম ইনকাম হয়। এসব বিষয় সতর্ক দৃষ্টি রাখা দরকার। যেসব ক্ষেত্রে হারামের স্পর্শ আছে সেটা বর্জন ফ্রিল্যান্সারদের উচিত হালাল ভাবে ইনকাম করা। আলোচ্য কনটেন্টে এ ব্যাপারে সুন্দর আলোচনা করা হয়েছে। যা একজন ফ্রিল্যান্সারকে সঠিক পথ দেখাতে পারে।
আসলে ফ্রীলান্সিং কে এক কথায় হালাল বা হারাম কোনটাই বলা উচিত হবেনা কারন প্রত্যেকটা পেশাতেই হালাল হারাম এর বিষয় থাকে । যে যেভাবে কাজ করে । যে আল্লাহ কে ভয় পায় সে অবশ্যই হালাল্ভাবে ইনকাম করতে চেষ্টা করবে । তবে ফ্রীলান্সিং এ সুবিধা হল এখানে নিজের মত করে কাজ নির্বাচন করা যায় । ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য।
মা শা আল্লাহ! খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক বিষয়ে কন্টেন্ট টি লেখা হয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং করার আগে প্রত্যেক টি মুসলমান বা ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের এই বিষয়ে জানা উচিত। কোন কাজটি হালাল এবং কোন কাজটি হারাম হবে সেই সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে কাজ করতে সুবিধা হবে।
বর্তমানে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিয়োজিত আছে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই জানে না ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম? মুসলমানদের জন্য ইনকাম হালাল হওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং যারা করতে চাচ্ছে কিংবা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যারা নিয়োজিত রয়েছে তাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় তথ্য রয়েছে এই কন্টেন্ট টি তে।
আলহামদুলিল্লাহ এই কনটেন্টটি অনেক উপকারি।একই প্রশ্ন আমার মনে অনেকদিন যাবৎ ছিল কিন্তু আমি এর সমাধান পাচ্ছিলাম না।এই কনটেন্টটি আমাকে অনেক কিছু জানতে সাহায্য করছে।আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য ইনকাম করার তবে তা যেন প্রত্যেক মুসলিমের হয় সৎ উপায়ে এবং হালাল পন্থায় এটাকে আমাদের সবার আগে প্রাধান্য দেয়া উচিত।
এই সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত।একই প্রশ্ন আমার মনে অনেকদিন যাবৎ ছিল কিন্তু আমি এর সমাধান পাচ্ছিলাম না।এই কনটেন্টটি আমাকে অনেক কিছু জানতে সাহায্য করছে।আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য ইনকাম করার তবে তা যেন প্রত্যেক মুসলিমের হয় সৎ উপায়ে এবং হালাল পন্থায় এটাকে আমাদের সবার আগে প্রাধান্য দেয়া উচিত।
ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে অনেকেরই অনেক খারাপ ভালো মন্তব্য রয়েছে। হারাম ও হালাল নিয়ে অনেক মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। আপনার ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট ও প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে একজন মুসলিম এর জন্য। যারা মুসলিম হিসেবে দোটানায় আছেন ফ্রিল্যান্সিং করবেন কি করবেন না তাদের জন্য এই আর্টিকেল টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মুসলমানদের জন্য ইনকাম হালাল হওয়া খুবি গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকটা পেশাতেই হালাল হারাম উভয় বিষয় থাকে । যেসব ক্ষেত্রে হারামের স্পর্শ আছে সেটা বর্জন করে ফ্রিল্যান্সারদের উচিত হালাল ভাবে ইনকাম করা। আলোচ্য কনটেন্টে এই ব্যাপারে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যা একজন ফ্রিল্যান্সারকে সঠিক পথ দেখাতে পারে। সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং যারা করতে চাচ্ছে বা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যারা আছেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই কন্টেন্টটি।
মাশাল্লাহ। খুবই জিবন ঘনিষ্ঠ একটা আর্টিকেল ” ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম” বরাবরের মতোই কিছু উত্তর পেয়েছি,আবার কিছু প্রশ্ন জমা হয়েছে মনে।
প্রকৃত মুসলিমরা কোন কাজ করার আগে এই চিন্তা করে যে সেটা হালাল নাকি হারাম । তাই স্বাভাবিকভাবেই ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে তাদের মনে এই প্রশ্নটা জাগে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মত ফ্রিল্যান্সারদের এই প্রশ্নটি ক্লিয়ার করে দেয়ার জন্য। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই কন্টেন্টটি সকলের পড়া উচিত।
সুন্দর একটা কনটেন্ট পড়লাম ভালো লাগলো অনেক। হালাল হারাম বিষয়টি ইসলামের সাথে জড়িত। তাই আমরা চাই যেই ইনকাম করি না কেনো তা যেনো হালাল হয়। কেননা আমাদের এ বিষয়ে একদিন জবাবদিহি করতে হবে। তাই আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং করি সেটা হালাল হারাম কিনা এই চিন্তাটা আগে করি। এখানে সব কাজ হারাম নয়, হালালের পরিমানটাই বেশি। তবে আমাদের একটা বিষয় মনে রাখতে হবে আমরা যে ইনকাম করি সে ইনকামের বস্তু, কনটেন্ট এবং প্রক্রিয়া হালাল হতে হবে।
🍁🍁মহান আল্লাহ্ তা’আলা পবিত্র কুরআনের সুরা নিসা’র ২৯ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন-
“হে মুমিনগণ, তোমরা পরস্পরের মধ্যে তোমাদের ধন-সম্পদ অন্যায়ভাবে খেয়ো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসার মাধ্যমে হলে ভিন্ন কথা।”
🍁🍁সব কাজে হালাল-হারাম রয়েছে।
👉👉একজন মুসলিমের জন্য হালাল পন্থায় ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই বিষয় নিয়ে সবারই প্রশ্ন থাকে।
🌼🌼এই কনটেন্ট টি ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই ব্যাপারে একটি সঠিক ধারনা দিবে।
🌸🌸আমাদের মুসলিমদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে এরকম একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা। তবে ইসলাম ধর্ম অনুসারী অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগে ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম, আর একজন প্রকৃত মুমিন সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়, কারণ ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হচ্ছে হালাল খাওয়া ও ইনকাম করা। ফ্রিল্যান্সিং কি ও কি কি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম সে সকল প্রশ্ন নিয়েই একটি তথ্যবহুল আর্টিকেল। যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন অথবা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যোগ দিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য খুবই উপকারী একটি আর্টিকেল।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম- ইনকাম হালাল নাকি হারাম এ বিষয়টি আসলে ইসলামের সাথে সম্পর্কিত। কেননা, হারাম হালাল নির্ধারণ করেছে ইসলাম। এজন্য যারা ইসলাম গ্রহণকারী প্রকৃত মু’মিন তারা সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। মু’মিনের ইনকামের মধ্যে হারামের গন্ধ থাকাটাও তারা পছন্দ করেন না। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। তবে এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী। কিছু কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলোকে হারাম হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়। ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। তবেই আপনার ইনকাম হালাল হবে। এত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
যেহেতু আমি নিজেও ক্ষুদ্র পরিসরে ফ্রিল্যান্সিং করি সেহেতু এই উপায়ে ইনকাম হালাল হচ্ছে নাকি হারাম হচ্ছে তা নিয়ে সংশয় ছিল মনে। এই কন্টেন্ট টি পড়ে অনেকটা জানা হলো। ধন্যবাদ লেখককে।প
ইসলামে সবসয় হালাল পন্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। হারাম থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। ইনকামের ক্ষত্রেও তাই। একজন মুমিনের ইনকাম অবশ্যই হালাল হতে হবে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর পেছনে অনেকেই ছুটছে। কিন্তু আবার অনেকের মাঝেই প্রশ্ন থেকে যায় এই পেশাটা হালাল নাকি হারাম। সব কিছুতেই হারাম দুটোই থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এ তাই এখানে হালাল হারাম দুটোই আছে। আমাদের গ্রন্থাটা বেছে নিতে হবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা কে বেছে নেওয়ার আগে এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে নেওয়া উচিত এবং কোন বিষয়গুলো হালাল কোন বিষয়গুলো হারাম সেগুলো ভালোভাবে জেনে বুঝে কাজ করা উচিত। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল দেওয়ার জন্য।
ইসলামে সবসয় হালাল পন্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। হারাম থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। ইনকামের ক্ষত্রেও তাই। একজন মুমিনের ইনকাম অবশ্যই হালাল হতে হবে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর পেছনে অনেকেই ছুটছে। কিন্তু আবার অনেকের মাঝেই প্রশ্ন থেকে যায় এই পেশাটা হালাল নাকি হারাম। সব কিছুতেই হালাল হারাম দুটোই থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এ তাই এখানে হালাল হারাম দুটোই আছে। আমাদের হালাল গ্রন্থাটা বেছে নিতে হবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা কে বেছে নেওয়ার আগে এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে নেওয়া উচিত এবং কোন বিষয়গুলো হালাল কোন বিষয়গুলো হারাম সেগুলো ভালোভাবে জেনে বুঝে কাজ করা উচিত। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল দেওয়ার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম এ বিষয়টি ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। চমৎকার কন্টেন্ট।অজানা অনেক বিষয় জানতে পারলাম। ধন্যবাদ লেখককে।
বর্তমান সময়ের এই রকম একটি কনটেন্ট তৈরি করা অনেক দরকার ছিল। বর্তমানে প্রায় অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে যুক্ত। কেউ হয়তো জানেই না এই মাধ্যমেও হারাম থাকতে পারে। আবার অনেকে জানে না এটির মধ্যে হালালের পাল্লা বেশি। অনেক দ্বিধা দন্ত থেকেই যায় হালাল হারাম নিয়ে।
লেখক খুব সুন্দর ভাবে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন যার জন্য অনেক টা পরিষ্কার এবং সহজ হবে সবার কাছে, যাদের ইসলামের জ্ঞান একটু কম তাঁরাও সহজে বুঝতে পারবে।সংশয় কাটিয়ে কাজ করার আগ্রহ বাড়বে।
অনেক ধন্যবাদ লেখক কে এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
“ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম” এই প্রশ্নটি আমাদের মনে প্রথমেই আসে। এই কনটেন্টে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। খুব উপকারী একটি কনটেন্ট।
মাশাল্লাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক। অনেকের মত আমার মনে হয় কি প্রশ্ন করত এটা আসলে হালাল নাকি হারাম। উক্ত কন্টেন্টের মাধ্যমে মনে থাকা সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি। সকল প্রকার কাজের ক্ষেত্রে একজন মুসলমান হিসেবে দুই জিনিস সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা উচিত। অনেকেই জানেই না এই মাধ্যমেও হারাম থাকতে পারে।ফ্রিল্যান্সিং কি ও কি কি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম সে সকল প্রশ্ন নিয়েই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হারাম অথবা হালাল হিসেবে গণ্য হবে। যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন অথবা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যোগ দিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য খুবই উপকারী একটি আর্টিকেল।
ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত হালাল উপার্জন।
ইবাদত পালনকারীকে অবশ্যই হালাল-জীবিকা-নির্ভর হতে হবে। হারাম ভক্ষণকারীর কোনো ইবাদত আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না।
আল্লাহ বলেছেন- ‘হে মানবকুল! তোমরা পৃথিবীতে হালাল ও পবিত্র বস্তু ভক্ষণ করো। আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু’ (সূরা বাকারাহ-১৬৮)।
গতিনি অন্যত্র বলেন, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে হালাল ও পবিত্র যা দিয়েছেন তা হতে আহার করো এবং আল্লাহর নিয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো’ (সূরা নাহল-১১৪)।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম? এ প্রশ্নটি শুধুমাত্র মু’মিন মুসলমানরাই করে থাকে। কারণ প্রকৃত মুসলমান হারাম ইনকামকে প্রচন্ড রকমের ঘৃণা করে এবং ভয় পায়।
কেননা, ক্বিয়ামাতের দিন তাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, কোন্ পথে আয় করেছো এবং কোন পথে ব্যয় করেছো।
ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ – স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করা। – নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে কাজ না করে, নিজের পছন্দমত, স্বাধীন মনে, স্বাধীনভাবে কাজ করার মাধ্যমে ইনকাম করাই হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার মধ্যে পরিপূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে। ফ্রিল্যানন্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলা যাবে না। তবে হালালের পরিমান বেশি,কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলো হারাম। কোন পন্থায় ইনকাম করবে সেটা একজন ফ্রিল্যান্সারের ব্যাপার। ইনকাম হালার হওয়ার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে বিষয় টি তা হলো, ইনকামের বস্ত,কন্টন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। বর্তমান সময়ে হাজারো মনের প্রশ্ন ফ্রিন্যান্সি ইনকাম হালাল নাকি হারাম এ সম্পর্কে আমাদের সামনে এত সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে জানায় অসংখ্য ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন।
বর্তমান যুগে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ইনকাম খুবই সাধারণ একটি বিষয়। যেহেতু এই কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তি স্বাধীনতা আছে তাই অধিকাংশ মানুষ এখন এই ইনকামের উপায়টি বেছে নিচ্ছে।
কিন্তু “ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম? “-এটা একটি বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে সকল মুসলিম ভাই-বোনের মনে।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। তবে এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী। কিছু কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলোকে হারাম হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে।
লেখক এই বিষয়টি খুবই সুন্দর করে তুলে ধরেছেন তাঁর এই আর্টিকেলে।
সকল মুসলিম ভাই-বোনেদের জন্য যারা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে চায়, এটি খুবই উপকারী কন্টেন্ট।
আলহামদুলিল্লাহ এরকম সুন্দর একটা কনটেন্ট থাকা দরকার ছিল। অনেকের মনেই দ্বিধাবোধ থাকে ফ্রিল্যান্সিং হারাম না হালাল।
বর্তমান যুগের জন্য এই রকম একটি কনটেন্ট তৈরি করা অনেক প্রয়োজন ছিল। বর্তমানে প্রায় অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে যুক্ত। কেউ হয়তো জানেই না এর মাধ্যমেও হারাম থাকতে পারে। আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হালাল অথবা হারাম হিসেবে গণ্য হবে। আপনাকে মনে রাখতে হবে, ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। আশা করি আপনারা ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম এ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ। সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
একজন মুসলিম হিসেবে হালাল হারাম বুঝে জীবন পরিচালনা করা জরুরী । ফ্রিলান্সিং এর অল্প কিছু কন্টেন্ট আছে যাতে হয়ত অনেকের আপত্তি থাকতে পারে তবে এ বিষয়ে জেনে বুঝে কাজ করলে হালাল হারাম নিয়ে আর ভয় কাজ করবে না ।
একজন প্রকৃত মুমিন সর্বদা হালাল পন্থায় উপার্জন করার চেষ্টা করে। আমরা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং শতভাগ হালাল কিনা তা নিয়ে চিন্তায় থাকি। আপনাকে মনে রাখতে হবে, ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। এই কনটেন্টটির দ্বারা ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম তা ধারণা পাওয়া যায়। লেখককে ধন্যবাদ।
প্রত্যেকটি মুসলমানেরই এবিষয়ে সজাগ থাকা দরকার আমি যে টাকা ইনকাম করছি সেটাকি হলাল নাকি হারাম ।ইসলাম ধর্ম সচেতন মুসলমানগন তাদের ইনকাম সম্পর্কে সচেতন । তাই ফ্রিলানসিং পেশা কি হালসল নাকি হারাম তা শুধু ইসলাম ধর্ম সচেতন মানুষেরাই জানতে চায় বা সজাগ থাকে। আগের যুগের মানুষেরা ইসলাম সচেতন হলেও তারা ইন্টারনেট না থাকার কারনে হালাল হারাম বিষয়টা সঠিক ভাবে জানতে পারেনি ।এখন আধুনিক যুগে নেট থাকার কারনে মোবাইল হউক বা লেপটপে ইউটিউব বা গুগুল ক্রোমব্রাউজর দিয়ে সার্চ দিলে খুবসহযেই নিমিষেই সব জানতে পারে।এই কন্টেটি সত্যি খুব উপকারী।
হারাম হালাল নির্ধারণ করেছে ইসলাম। এজন্য যারা ইসলাম গ্রহণকারী প্রকৃত মু’মিন তারা সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। কেননা, মু’মিন বান্দারা শুনেছে এবং বিশ্বাস করেছে ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ অর্থ হলো- স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করা। ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম?
প্রায় প্রতিটি ব্যবসা বা সকল কাজই হালাল এবং হারাম দুটি পন্থায়ই করা যায় —-
আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হালাল অথবা হারাম হিসেবে গণ্য হবে।ফ্রিল্যানন্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলা যাবে না। তবে হালালের পরিমান বেশি,কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলো হারাম। কোন পন্থায় ইনকাম করবে সেটা একজন ফ্রিল্যান্সারের ব্যাপার। ইনকাম হালার হওয়ার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে বিষয় টি তা হলো, ইনকামের বস্ত,কন্টন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম থাকে তাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল।
মাশাআল্লাহ,অসাধারণ একটি কনটেন্ট পড়লাম।বর্তমান প্রতিযোগিতা পূর্ণ সমাজে মানুষকে একটি কাজের জন্য অনেক কথা শুনতে হয়।এমন পরিস্থিতিতে ফ্রিল্যান্সিং ব্যবস্থা আমাদের জন্য আয়ের এক সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করেছে এই ব্যবস্থায় আমরা স্বাধীনভাবে ঘরে বসে আয় করতে পারছি।আপনাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে,ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম?এই কনটেন্ট টি পড়ার পর আপনার সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন।আপনার জীবনের ধারা পরিবর্তনে এই একটি কনটেন্ট -ই যথেষ্ট। ফ্রিল্যান্সিং -এ যোগদানির মাধ্যমে আপনার জীবন বদলে যাবে ইনশাল্লাহ।
ফ্রীল্যান্সিং বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি পেশা। এটি নিয়ে আমাদের মুসলিমদের মনে প্রশ্ন থাকে এটি হারাম নাকি হালাল! কেননা হারাম নিষিদ্ধ।
ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। এসব ক্যাটাগরির কাজ থেকে বায়ার তার নির্দিষ্ট কাজটি ফ্রিল্যান্সারদের থেকে করিয়ে নেয়। নিজের শ্রম দিয়ে টাকা ইনকাম করাকে ইসলাম সমার্থন করে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের নীতি এবং শর্ত অনেক স্মার্ট কারণ এ কাজে সেলার এবং বায়ার কেউই কাউকে ঠকাতে পারবে না।
এই কন্টেন্টটিতে বিস্তারিত বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে হালাল – হারামের বিষয়টি। আশা করছি যাদের মনে হালাল- হারাম নিয়ে সন্দেহ ছিলো এটি পড়ে তারা পরিষ্কার একটি ধারণা পাবেন।
বাহ, কি চমৎকার একটি কনটেন্টটি ।পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। ফ্রিল্যান্সিং এই শব্দটি নিয়ে আমাদের সকলের মাঝে অনেক কৌতূহল জমে আছে। ফ্রিল্যান্সিং যারা করে তাদেরও যথেষ্ট পরিমাণের পরিশ্রম করতে হয় ।ইসলামী পরিভাষায় বলা আছে যে কাছে পরিশ্রম করে টাকা আয় করা যায় সে কাজ অবশ্যই হালাল যদি সেটা সৎ পথে উপার্জন করা যায়। আমাদের সমাজে অনেক মানুষই আছে যারা মনে করেন অনলাইন উপার্জন মানেই হারাম উপার্জন। আসলে সেটি সঠিক ও না আবার ভুলও না। কারণ অনলাইনে অনেক কাজ আছে যেগুলো হারাম পথে উপার্জন করা হয় ও অসৎ পথে উপার্জন করা হয়। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং আমার মতে হারাম নয়। কারণ এটি সৎ পথে উপার্জন করা হয় ও পরিশ্রমের সাথে উপার্জন করা হয়। বেকারত্ব শব্দটি আমাদের সমাজে অনেক কম বেশি প্রচলিত রয়েছে। এই শব্দের পিছনে রয়েছে অনেক ইতিহাস। কারণ একজন একজন মানুষের প্রথম কাজই হলো টাকা উপার্জন করে নিজের এর একটি ক্যারিয়ার গঠন করা। একজন বেকারই জানে পরিবারের পাশে না দাঁড়াতে পারা কত বড় একটা ব্যর্থতার কাজ। এই সমস্যা সমাধান নিয়ে এসেছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারলে টাকা ইনকাম করা আমাদের জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। অনেকে মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং হারাম। ফ্রিল্যান্সিং শব্দের অর্থ স্বাধীনভাবে কোন কিছু করা। কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং করে বেকারত্ব কাটিয়ে পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারে তাহলে সেটা তার সফলতা। আমি মনে করি ফ্রিল্যান্সিং অবশ্যই হারাম না।
মাশাল্লাহ কনটেন্টি খুবই উপকারী এবং সময়োপযোগী। একজন মুসলিম ফ্রিল্যান্সার হিসেবে হালাল উপায়ে উপার্জন করতে হলে অবশ্যই কনটেন্টটি পড়তে পারেন। ব্যবসায় যেমন হালাল এবং হারাম থাকে তেমনি ফ্রিল্যান্সিং পেশায়ও কিছু হারাম পন্থা আছে। ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো — ইনকামের বস্তু, কনটেন্ট, এবং প্রক্রিয়া।
সুতরাং আমার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করেই বলা যায়, ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম।
Reply
এমন একটা কন্টেন্ট এর খুবী প্রয়োজন ছিল।ধন্যবাদ লেখককে এই কন্টেন্টি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।লেখক এখানে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে এখন আর কারো খারাপ ধারণা থাকবেনা।
উপরোক্ত কনটেন্টে ফ্রিল্যান্সিং হারাম কিনা হালাল সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ইসলামে হালাল এবং হারামের গুরুত্ব অনেক তাৎপর্যপূর্ণ।কোন মুসলমানই তার অর্জিত অর্থ হারাম পন্থায় আসুক তা চায় না।ফ্রিল্যান্সিং এ বেশিরভাগ কাজই হালাল। তবে মাদক, নারী প্রদর্শিত বিজ্ঞাপন এবং যা ইসলামের নিষিদ্ধ এমন বিজ্ঞাপন অবশ্যই হারামের অন্তর্ভুক্ত। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের হালাল হারাম বিবেচনা করে কাজ করার তৌফিক দান করুক।
মুসলমান হিসেবে আমাদের প্রথম আমল ইমানদার হওয়া। তারপর হালাল উপার্জন করা। কিন্তু বর্তমান যুগে উপার্জনের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে গেলে হালাল না হারাম হবে সে প্রশ্নটি প্রথমেই আপনাকে দ্বিধা- দ্বন্দ্বে ফেলে দেয়। এই কন্টেন্টটি ভালোভাবে পড়লে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে সঠিক ধারণা পাওয়া যাবে। ধন্যবাদ লেখককে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে সুন্দর উপস্থাপনের জন্য।
প্রত্যেকটা কাজে হালাল হারাম আছে, তেমনি ফ্রিল্যান্সিং হালাল হারাম আছে,
আপনি কোন উপায় ফ্রিল্যান্সিং করতেছেন সেটাই হল বিষয়। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে সুস্পষ্ট ভাবে বোঝা ফ্রিল্যান্সিং হারাম না হালাল।
“ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম” এটা নিয়ে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতাম। কিন্ত এই কনটেন্টি পড়ে আলহামদুলিল্লাহ সব দ্বিধা দূর হলো।
একজন প্রকৃত মুমিন সর্বদা হালাল পন্থায় উপার্জন করার চেষ্টা করে।প্রতিটা কাজে,ব্যবসায় হালাল, হারাম রয়েছে ঠিক তেমনভাবে ফ্রিল্যান্সিং এ হালাল হারাম রয়েছে। তাই একজন মুসলিম ফ্রিল্যান্সার হিসেবে হালাল উপায়ে উপার্জন করতে হলে অবশ্যই কনটেন্টটি পড়তে পারেন। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের হালাল হারাম বিবেচনা করে কাজ করার তৌফিক দান করুক।
ধন্যবাদ লেখকে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য
সময়োপযোগী চমৎকার লেখনী। যেকোনো কাজের মধ্যেই হালাল হারাম দুটো পথ খোলা থাকে, কে কোনটা বেছে নিবে তার স্বাধীনতা আল্লাহ মানুষকে দিয়েছেন। এখন আর প্রাচীন যুগের মতো জীবনযাত্রা কেউ পালন করতে চায়না। সময় এগিয়েছে, কাজের ধরণ ও বদলেছে। তেমনি অনলাইনে স্বাধীন ভাবে ফ্রীল্যান্সিং করা এখন জনপ্রিয় একটি পেশা। অনলাইনে যেমন হালাল হারাম সব কন্টেন্ট থাকে, এখানেও তেমনি আছেম তবে কে কোনটা নিয়ে কাজ করতে চায় এটা তার ইচ্ছা। এখানে ১০০% হালাল বা হারাম কাজ আছে বলা যাবেনা। তবে কেউ যদি হালাল উপার্জন করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে বেছে কাজ করতে হবে ও ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যেতে হবে। এই লেখাটি পড়ে অনেকের সংশয় দূর হবে। ধন্যবাদ।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা। তবে ইসলাম ধর্ম অনুসারী অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগে ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম।এই কনটেন্ট টি ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই ব্যাপারে একটি সঠিক ধারনা দিবে।
আমাদের মুসলিমদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে এরকম একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
পেশা হিসেবে ফ্রিল্যন্সিং এখন খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই হয়তো জানেন না ফ্রিল্যান্সিং আসলে হালাল নাকি হারাম। যে সকল মুসলিম ফ্রিল্যান্সার যারা হালাল পন্থায় ইনকাম করতে চায় তাদের সকলের জন্য অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট।লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
হালাল এবং হারামের বিষয় প্রত্যেক জায়গায় বিদ্যমান।অনলাইন জগতেও জীবিকা নির্বাহ বা অর্থ উপার্জনের পথে হালাল এবং হারাম রয়েছে।ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম ?এই কন্টেন্টটি থেকে এই বিষয়ে মোটামুটি পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। মাশাআল্লাহ!!এটি খুবই কার্যকরি একটি কন্টেন্ট।
হারাম দ্বারা গঠিত দেহ জান্নাতে প্রবেশ করবে না। তাই প্রতিটি মুসলমান চায় তার ইনকাম যেন হালাল হয়।আবার বর্তমানে স্বাধীনভাবে কাজ করতে বেশিরভাগই ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নেয়।কিন্তু অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে এটি কি হালাল নাকি হারাম।ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে।এই আর্টিকেল টি পড়ে এ বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া সম্ভব। তাই এপেশা শুরুর পূর্বে প্রত্যেক মুসলিম আর্টিকেল টি পড়লে উপকৃত হবেন।
সকল ধরনের ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল খাওয়া, হালাল ইনকাম করা।
প্রকৃত মুসলিম বা মুমিনের জন্য হালাল পন্থায় ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। কারণ, ফ্রিল্যান্সিং কে মুক্ত পেশা বলা হয় যা স্বাধীনভাবে নিজের ইচ্ছামত ঘরে বসে কাজ করা যায় । ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো — ইনকামের বস্তু, কনটেন্ট, এবং প্রক্রিয়া। আজকের এ কনটেন্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই কনটেন্টের মাধ্যমে একটি সঠিক ধারনা পাওয়া গেছে। অনেকের মত আমারও মনের ভিতর প্রশ্ন ছিল ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি কি হালাল না হারাম? এই কনটেন্ট পড়ার মাধ্যমে আমার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি এবং আমি ব্যক্তিগতভাবে উপকৃত হয়েছি। ধন্যবাদ লেখক কে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়োপযোগী লেখা উপহার দেয়ার জন্য। এ কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমার মত অন্যরাও বিষয়টি সম্পর্কে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার ধারণা পাবেন।
যারা ফ্রীলেন্সিং এর আয় কি হালাল নাকি হারাম তা জানতে চায় তারা এই কনটেন্ট টি পড়ে নিতে পারেন কন্টেন্টটিতে এ বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে বলা হয়েছে। কন্টেন্টটি পড়ে অনেকে দূশ্চিন্তা মুক্ত হবেন বলে আমি মনে করি।
খুব উপকারী একটা আর্টিকেল। ইসলামে হালাল ও হারাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। আমিও এতদিন অনেক দ্বিধা দ্বন্দে ছিলাম। ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম? তবে এই আর্টিকেল পরে একদম স্বচ্ছ ধারণা পেলাম।
ফ্রিল্যান্সিং অর্থ হলো- স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করা।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। তবে এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী। কিছু কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলোকে হারাম হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়।
আপনার সাইটে যদি হারাম কোন পণ্যর বিজ্ঞাপন থাকে অথবা নারী প্রদর্শিত কোন বিজ্ঞাপন থাকে তাহলে সেই বিজ্ঞাপন থেকে আয়কৃত অর্থ হারাম হবে।
গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যদি আপনি এ সমস্ত হারাম পন্যের বিজ্ঞাপন অথবা নারী প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনকে নিয়ন্ত্রণ করে এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন তাহলে আপনার ইনকাম হালাল হবে।
যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চান কিন্তু বুঝে উঠতে পারেন না ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম তারা এই কন্টেন টি পড়লে সঠিক ধারনা পাবেন,প্রায় প্রতিটি ব্যাবসা হালাল -হারাম দুটি দিক আছে। অনলাইন এ ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলো ইনকামের বস্তু,কন্টেন ও প্রক্রিয়া।
মাশা আল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বর্তমানে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে স্বাবলম্বী হতে চায়। তাই অনেকের মনেই এই প্রশ্ন থাকে যে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম।এই আর্টিকেল টি পড়েলেই ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম তা বোঝা যাবে।
বর্তমানে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে স্বাবলম্বী হতে চায়। তাই অনেকের মনেই এই প্রশ্ন থাকে যে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম।এই আর্টিকেল টি পড়েলেই ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম তা বোঝা যাবে।অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ফ্রিল্যান্সিং হারাম নাকি হালাল এই বিষয়টা অনেকের কাছে অনেকটাই ধোঁয়াশার মতো ছিল। অনেকের ধারণা ছিল ফ্রিল্যান্সিং একটি হারাম পন্থা। কিন্তু এই কনটেন্টি পড়ে অনেকেরই এ বিষয়ে যথেষ্ট ধারণা আসবে।
ফ্রিল্যান্সিং, বর্তমান সময়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।বর্তমানে অনেকেই এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। তবে আমার মত অনেকেরই মাথায় এই বিষয়টা আসে যে এটা হালাল নাকি হারাম।যারা প্রকৃত মুসলিম তারা কোন পেশার সাথে যুক্ত হওয়ার আগে পেশাটি হালাল নাকি হারাম সে বিষয়ে ধারণা থাকা আবশ্যক। যারা ফ্রিল্যান্সিং পেশার সাথে যুক্ত হতে ইচ্ছুক এবং পেশাটি হালাল নাকি হারাম সে বিষয়ে ধারণা স্পষ্ট নাই আমি মনে করি তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
যে কোন ধর্ম ভীরু মুসলিম সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়। আমিও সবসময় সেই চেষ্টাই করে থাকি। অন্যান্য সেক্টরের মতো ফ্রীল্যান্সিং সেক্টরেও হালাল হারাম দুই বিষয় ই রয়েছে। ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং কখন হালাল এবং কখন হারাম হতে পারে এই কন্টেন্ট টি তে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে লেখা হয়েছে। এই কন্টেন্ট টি পড়ে মুসলিম ফ্রীল্যান্সাররা অনেক উপকৃত হবেন ইনশাল্লাহ।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে
ফ্রিল্যান্সিং শতভাগ হালাল কিংবা হারাম নয় । এখানে দুটি বিষয় ই বিদ্যমান । এখানে নিজেকে সঠিক বিষয় গুলো বেঁছে নিতে হবে কাজ করার জন্য। এই লেখনিতে পুরো বিষয় টি খুবই সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক যা কিনা অনেকের ই উপকারে আসবে।
ফ্রিল্যান্সিং হারাম নাকি হালাল আমরা জানতাম না। কিন্তু কনটেন্টই পডে হারাম ও হালায় এর পার্থক্যপার্থক্য বুঝতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ এই কনটেন্টটি শেয়ার করার জন্য আমাদের।
এটি খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট ফ্রিল্যান্সিং হারাম নাকি হালাল এটা জানা খুবই দরকার ছিল ।কারণ একটা বিষয়ে কাজ করব সে সম্পর্কে ভালোভাবে জানা উচিত। লেখাটা পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
সুন্দর একটা কনটেন্ট, মাশাআল্লাহ।
এই একই প্রশ্ন আমার মনেও এত দিন ঘুরতেছিলো।এখন আমি ও বিষয়টা ক্লিয়ার হয়ে গেলাম।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম?
প্রায় প্রতিটি ব্যবসা বা সকল কাজই হালাল এবং হারাম দুটি পন্থায়ই করা যায়।
আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হালাল অথবা হারাম হিসেবে গণ্য হবে।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তা হলো — ইনকামের বস্তু, কনটেন্ট, এবং প্রক্রিয়া।
সুতরাং আমার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করেই বলা যায়, ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম।লেখককে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
হালাল এবং হারামের বিষয় প্রত্যেক জায়গায় বিদ্যমান।অনলাইন জগতেও জীবিকা নির্বাহ বা অর্থ উপার্জনের পথে হালাল এবং হারাম রয়েছে।ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম ?এই কন্টেন্টটি থেকে এই বিষয়ে মোটামুটি পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। মাশাআল্লাহ!!এটি খুবই কার্যকরি একটি কন্টেন্ট।
যারা হারাম থেকে বেঁচে থাকতে চাই হালাল পথে ইনকাম করতে চাই তাদের মধ্যে যারা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় যুক্ত হতে চাই তাদের মনে প্রথমেই একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাই ‘ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম?’ ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। তবে এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী।ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। উক্ত কন্টেন্টটিতে হালাল হারামের দিক গুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলা হয়েছে।
একজন মুসলিমের জন্য হালাল পন্থায় ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই বিষয় নিয়ে সবারই প্রশ্ন থাকে।
এই কনটেন্ট টি ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই ব্যাপারে একটি সঠিক ধারনা দিবে।
আমাদের মুসলিমদের জন্য এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
একজন মুসলিম হিসেবে সকল ক্ষেত্রেই হালাল হারাম বিবেচনা করে কাজ করা উচিত। উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে সম্পন্ন করা সকল ব্যবসাই কিন্তু হালাল নয়। ইনকাম হালাল হতে হলে তার বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়াও হালাল হতে হবে।এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্য বহুল কনটেন্ট। আশা করি যাদের ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কনফিউশন আছে তারা এই কনটেন্টটি পড়ে বিষয়গুলো ক্লিয়ার হতে পারবে।
ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম?
এটা অনেক মুমিনদের একটা কমন প্রশ্ন। এখানে সুন্দরভাবে সহজ সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় এই বিষয়টি নিয়ে যুক্তিসঙ্গত আলোচনা করা হয়েছে। ব্যবসার ক্ষেত্রে যেমন আপনি চাইলে হালালভাবে ইনকাম করতে পারবেন আবার আপনি চাইলে এটাকে হারাম ও বানিয়ে ফেলতে পারবেন যদি আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুসারে ব্যবসা না করেন। ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে ও একই কথা। গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়টি জানতে চাইলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই কন্টেন্টটি পড়তে হবে।
🍀🍀প্রত্যেকটা কাজে যেমন হালাল হারাম আছে, তেমনি ফ্রিল্যান্সিংয়েও হালাল-হারাম আছে। একজন প্রকৃত মুসলিম বা মুমিনের জন্য হালাল পন্থা ইনকাম করে জীবন যাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সকল ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। এটি একটি সুন্দর
কনটেন্ট। ☘️☘️
লেখাটিতে ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম, কোন কোন সেক্টর হালাল,কোন কোন সেক্টর হারাম এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আমি মনে করি লেখাটি যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন বা শুরু করতে চাচ্ছেন প্রত্যেকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম সেই সম্পর্কে আমার ধারনা ছিল না।আমরা বেশির ভাগই মনে করি হারাম।আসলে কন্টেন্ট টি বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কি ধরনের কাজ করছি তার উপর নির্ভর করবে কাজটি হারাম না হালাল। এই কন্টেন্ট থেকে অনেক কিছু শিখতে পারলাম।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একজন প্রকৃত মুমিন হিসেবে আমাদের নামাজ,রোজা এবং অন্যান্য ইবাদত কবুল হওয়ার পূ্র্ব শর্ত হলো হালাল রিজিক গ্রহন করা।আর হালাল রিজিকের জন্য হালাল ইনকাম অবশ্যই প্রয়োজন। বর্তমানে অনেকেই নিজের ইনকামের পথ হিসেবে ফ্রিল্যান্সিংকে বেঁচে নিচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং করার আগে জানতে ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম??? ফ্রিল্যান্সিং এর শরয়ী হুকুম সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ইসলাম গ্রহণকারী একজন প্রকৃত মুমিন বান্দা হিসেবে আমাদের সকলের উচিত জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে হারাম বিষয়গুলি সম্পর্কে অত্যন্ত সতর্ক থাকার চেষ্টা করা। কারণ ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্ব শর্ত হলো হালাল উপার্জন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিংয়ের হারাম এবং হালাল বিষয়গুলি অত্যন্ত স্পষ্ট ও সুন্দরভাবে আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য ।
ফ্রিল্যাংসিং হারাম পন্থায় করলে হারাম,,হালাল পন্থায় করলে হালাল। কন্টেন্ট দেখতে হবে। আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন আর সুদকে করেছেন হারাম,,কিন্তু সেই ব্যবসাও হারাম হবে যদি তাতে হারাম বস্তু হয় কিংবা অসততার পরিচয় দেয়। সুতরাং ফ্রিল্যাংসিং কে ঢালাও ভাবে হারাম বা হালাল বলার সুযোগ নাই।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স, লেখালেখি, গবেষণা করা, ডেভেলপ করা, সৃজনশীল-সাংস্কৃতিক-শিক্ষণীয় কর্মে কোন বাধা নেই। আর যেসব সৃজনশীল কর্মের সাথে হারাম ম্যাসেজ বা হারাম কাজে সহযোগিতার বিষয় সম্পৃক্ত হতে পারে সেগুলো থেকে দূরে থাকা। ইসলাম নির্দিষ্ট হারাম যে কোনো কাজ করা বা যে কোনো হারাম কাজের সহযোগিতা করা অনলাইন ও অফলাইন সব ক্ষেত্রে হারাম। আর হালাল যে কোনো কাজ করা বা হালাল কাজের সহযোগিতা অনলাইন ও অফলাইন সব ক্ষেত্রেই হালাল-বৈধ। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। এই কনটেন্টটি ফ্রিল্যান্সিং হালাল না হারাম এই ব্যাপারে একটি সঠিক ধারনা দিবে।
আলহামদুলিল্লাহ, মনের মতো একটি কন্টেন্ট। বর্তমান সময়ে এই বিষয়ে জ্ঞান রাখা প্রতিটি মুমিনের আবশ্যক কর্তব্য।
কেননা ইনকামের হালাল হারামের জ্ঞান রাখা জরুরি।যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে তাই তো এর জ্ঞানের পরিধি ও বাড়ানো দরকার।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। আমি নিজেও জানতাম না ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম এই কনটেন্ট পড়ে ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম বুঝতে পেরেছি ।ফ্রিল্যাংসিং হারাম পন্থায় করলে হারাম,,হালাল পন্থায় করলে হালাল। কন্টেন্ট দেখতে হবে। আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন আর সুদকে করেছেন হারাম,,কিন্তু সেই ব্যবসাও হারাম হবে যদি তাতে হারাম বস্তু হয় কিংবা অসততার পরিচয় দেয়। সুতরাং ফ্রিল্যাংসিং কে ঢালাও ভাবে হারাম বা হালাল বলার সুযোগ নাই। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য।
এই লেখাটিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। ইদানিং ফ্রিল্যান্সিং অনেক প্রচলিত হয়ে উঠেছে। তবে এই কাজ থেকে আয় করা কতটা হালাল বা হারাম তা নিয়ে মুসলিমদের অনেক প্রশ্ন জাগে। বিশেষ করে যারা মু’মিন বান্দা, তারা কখনো কোন ধরনের হারাম উপার্জন করতে চায়না। আসলে ফ্রিল্যান্সিং এ হারাম-হালালের ব্যাপারটা সঠিকভাবে কেউ বলতে পারেনা। এটা নির্ভর করে আপনার কাজের উপর। আপনি কোন পন্থায় আয় করছেন তার উপর ভিত্তি করে হারাম অথবা হালাল গণ্য করা হবে। আপনার যা মাথায় রাখতে হবে তা হোল -ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। এসকল বিষয়ে জানতে আরো আর্টিকেল পড়া যেতে পারে এই ওয়েবসাইটেই। তাও যদি মনে প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে কোন বিজ্ঞ আলেম, যার এই বিষয়ে ধারণা আছে, তার কাছে যাওয়াই শ্রেয়।
বর্তমান সময়ে ফিনান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা হিসাবে গণ্য হয়েছে। কিন্তু বেশিভাগ মানুষই জানে না ফিনান্সিং হালাল নাকি হারাম? হারাম হালাল নির্ধারণ করেছে ইসলাম। এইজন্য যারা ইসলাম গ্রহণকারী প্রকৃত মুমিন তারা সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়।কেননা, মুমিন বান্দারা শুনেছে এবং বিশ্বাস করেছে এবাদত কবুল হওয়ার পূর্বশত হলো হালাল খাওয়া হালাল ইনকাম করা।
তাই সবার জন্য এই কন্টেনটি অনেক উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ। এখানে খুব সুন্দর করে বুঝে দেওয়া হয়েছে ফিনান্সিং পেশা কতটুকু হালাল আর কতটুকু হারাম।
মাশাআল্লাহ, খুবই সুন্দর একটি কন্টেন্ট
আমার বা আমার মতো আরও অনেকের মনে এই প্রশ্ন টা ঘুরতো ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম আবার হালাল হলেও কতটুকু,,, এই কন্টেন্ট পড়ে আমি বিস্তারিত জানলাম এবং অনেক বেশি উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য।
ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম” এ বিষয়ে অত্যন্ত যৌক্তিক ও ব্যাখ্যামূলক লেখনী। কন্টেন্টটি পড়ে উপকৃত হলাম।এই কন্টেনটি অনেক উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ। এখানে খুব সুন্দর করে বুঝে দেওয়া হয়েছে ফিনান্সিং পেশা কতটুকু হালাল আর কতটুকু হারাম।
ফ্রীল্যান্সিং বর্তমানে জনপ্রিয় একটি পেশা।কিন্তু এটা কতটুকু হালাল বা হারাম সেটা জানা আমাদের জন্য খুবই জরূরী। আলহামদুলিল্লাহ্,এই লেখনীটি থেকে আমরা তা জানতে পারছি।
অসাধারণ কন্টেন্ট। পড়লে সবাই উপকৃত হবে।
আপনাদের মনে কি প্রশ্ন? ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম? তাহলে এই কনটেন্টটি আপনাদের জন্য…
প্রত্যেক কাজে হালাল এবং হারাম আছে তবে আপনারা কোন বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করছেন সেটা সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে হবে। এই লিখায় পুরো বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন অনেকের সংশয় দূর করবে। তারপর আমার মত নিজেই বুঝতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম। ধন্যবাদ।
পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। তবে অনেকেই মনে করে এটি হারাম।কিন্তু লেখকের এই আর্টিকেল
টির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেল । ধন্যবাদ লেখক কে এমন একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য।
ইনকাম হালাল নাকি হারাম এ বিষয়টি আসলে ইসলামের সাথে সম্পর্কিত। কেননা, হারাম হালাল নির্ধারণ করেছে ইসলাম। এজন্য যারা ইসলাম গ্রহণকারী প্রকৃত মু’মিন তারা সর্বদা হালাল পন্থায় ইনকাম করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যায়।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে।
অসাধারণ কন্টেন্ট।পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। তবে অনেকেই মনে করে এটি হারাম।কিন্তু লেখকের এই আর্টিকেল
টির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেল । ধন্যবাদ লেখক কে এমন একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য।
সকল কাজই হারাম এবং হালাল দুটি পন্থায়ই করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। তবে এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী। কিছু কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলোকে হারাম হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটি কন্টেন্ট।
ফ্রিল্যান্সিং হলাল না হারাম সেটা পুরোপুরি নির্ভর করে ইনকামের বস্তু কিংবা কন্টেন্ট এর উপর।কাজেই ফ্রিল্যান্সিং কে হালাল ইনকামের মাধ্যম করতে হলে হালাল কন্টেন্ট বা বস্তু দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে হবে।
ইসলামী জীবনবিধান অনুযায়ী ইনকাম অবশ্যই হালাল হওয়া জরুরী।কারন ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত হলো হালাল ইনকাম। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অর্জিত ইনকাম হালাল না হারাম তা জানা প্রয়োজন। এই কন্টেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে জানা যাবে ফ্রিল্যান্সিং থেকে অর্জিত ইনকাম হালাল না হারাম। ইনশাআল্লাহ ।
মুসলিম ধর্মে একজন মুমিন ব্যক্তির জন্য হালাল উপায়ে উপার্জন করে জীবনযাপন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে প্রায় সবাই ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জড়িত তাই একজন মুসলিম হিসেবে এটা জানা খুবই জরুরী যে, “ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম “?
এই কনটেন্ট এর মধ্যে এই প্রশ্নের ব্যাখ্যা রয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করাকে শতভাগ হালাল বা শতভাগ হারাম বলার কোন সুযোগ নেই। এই কনটেন্টটি পড়লে বিষয়টি আরও পরিষ্কার বোঝা যাবে।
মাশাল্লাহ। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। ইবাদাত আমাদের রবের নিকট গ্রহণ হওয়ার পূর্ব শর্তই হলো হালাল খাওয়া, হালাল পরিধান করা।
আর এখানে ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে হালাল উপার্জন সম্ভব। তবে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের ধোকা বা হারামের ছড়াছড়ি থাকতে পারে। আর ফ্রিল্যাংন্সিং ও এর বাইরে নায়। তাই সর্ব অবস্থায় বিবেচনা করে পথ চলতে হবে। তবে পরিশেষে বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং হালাল ইনকামের খুবই ভালো একটি মাধ্যম।
ইসলামে হালাল-হারাম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান। যদিও ফরজ ইবাদতের পরই এটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ। কিন্তু ইবাদত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত এটি।তাই প্রত্যেক প্র্যাকটিসিং মুসলিম কর্মক্ষেত্রে যোগদানের পূর্বে ভাবে এবং জেনে নেয় কাজটি হালাল কিনা।
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং পেশার ক্ষেত্রে এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।
প্রাথমিক পর্যায়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে হালাল ও হারামের বিধান জানতে এ কন্টেন্টটি খুবই উপকারী মনে করছি।এ সংশ্লিষ্ট সকলেরই কন্টেন্ট টি পড়া দরকার। এমনকি বার বার পড়া দরকার।
যদি সৎ মনে বৈধ উপায়ে সঠীক ভাবে ইসলামি শরিয়াহ মেনে ফ্রি ল্যান্সিং করা হয় তবে এটি ১০০% হালাল। এখানে হালালের পরিমান অনেক বেশী। কিছু কিছু কাজ বা প্রক্রিয়া রয়েছে যেগুলোকে হারাম হিসেবে সাব্যস্ত করা যায়।ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে।
আপনি কোন পন্থায় ইনকাম করছেন তার উপর ভিত্তি করে হালাল অথবা হারাম হিসেবে গণ্য হবে।যদি সৎ মনে বৈধ উপায়ে সঠীক ভাবে ইসলামি শরিয়াহ মেনে ফ্রি ল্যান্সিং করা হয় তবে এটি ১০০% হালাল।বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং পেশার ক্ষেত্রে এক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।
প্রাথমিক পর্যায়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে হালাল ও হারামের বিধান জানতে এ কন্টেন্টটি খুবই উপকারী মনে করছি।
ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে।
যদি সৎ মনে বৈধ উপায়ে সঠীক ভাবে ইসলামি শরিয়াহ মেনে ফ্রিল্যান্সিং করা হয় তবে এটি ১০০% হালাল।
প্রাথমিক পর্যায়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে হালাল ও হারামের বিধান জানতে এ কন্টেন্টটি খুবই উপকারী মনে করছি।
প্রতিটি কাজেই হালাল এবং হারাম রয়েছে। তেমনি ফ্রিল্যান্সিংও হালাল এবং হারাম কাজ রয়েছে। মুসলমান হিসেবে আমাদের জানতে হবে কোন কাজটি হারাম এবং কোন কাজটি হালাল। সে অনুযায়ী আমাদের ফ্রিল্যান্সিং এর পেশাটি বেছে নিতে হবে।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় পেশা। কিন্তু “ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম” এটা নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগেন। এই কনটেন্ট এ ফ্রিল্যান্সিংয়ের হালাল-হারাম বিষয়ে সুন্দর একটি গাইডলাইন দেয়া হয়েছে, যা জেনে রাখা খুবই জরুরী।
প্রতিটা কাজে,ব্যবসায় হালাল, হারাম রয়েছে ঠিক তেমনভাবে ফ্রিল্যান্সিং এ হালাল হারাম রয়েছে। সঠিক জ্ঞান থাকলে হারামকে এড়িয়ে যাওয়া সহজ হয়। তাই যারা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে হালাল উপায়ে উপার্জন করতে চাচ্ছেন, তারা কনটেন্টটি পড়তে পারেন। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের হালাল হারাম বিবেচনা করে কাজ করার তৌফিক দান করুন।আমিন।
মাশাল্লাহ কনটেন্টি খুবই উপকারী এবং সময়োপযোগী। একজন মুসলিম ফ্রিল্যান্সার হিসেবে হালাল উপায়ে উপার্জন করতে হলে অবশ্যই কনটেন্টটি পড়তে পারেন। ব্যবসায় যেমন হালাল এবং হারাম থাকে তেমনি ফ্রিল্যান্সিং পেশায়ও কিছু হারাম পন্থা আছে।ইনকাম হালাল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে, তাহলো- ইনকামের বস্তু, কন্টেন্ট এবং প্রক্রিয়া অবশ্যই হালাল হতে হবে। চমৎকার কন্টেন্ট।অজানা অনেক বিষয় জানতে পারলাম।
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম তা আগে জানতাম না এ আরটিকেলটি পড়ে আমার খুবই উপকার হয়েছে আর্টিকেলটি সকলকে রেকোমেন্ট করব|
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু হালাল হারাম বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকায় অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দে ভোগেন।
কনটেন্ট টি এই বিষয় নিয়ে একটা ভালো ধারণা দিবে নিঃসন্দেহে।
ইন্টারনেট একটা বিশাল জগৎ এর মাধ্যমে নানাবিদ কাজ করা হয়ে থাকে। কাজগুলো বিভিন্ন প্রকৃতির হতে পারে। সুতরাং শরীআতের আলোকে ফ্রিল্যান্সিং হালাল না কি হারাম এর জবাব নির্ভর করবে ঐ কাজের উপর যা উপার্জন ব্যবস্হা হিসেবে হাতে নেয়া হয়েছে। কাজটি হালাল হলে এর পারিশ্রমিক হালাল হবে, আর কাজটি হারাম হলে এর পারিশ্রমিক হারাম হবে। এ সম্পর্কেই কন্টেন্টটিতে বিস্তারিত এবং সুস্পষ্ট আলোচনা করা হয়েছে।
ইসলামে হালাল ও হারাম ইনকাম নির্ধারিত। প্রকৃত মু’মিনেরা সবসময় হালাল পথে ইনকাম করতে চান এবং হারাম ইনকাম এড়িয়ে চলেন। ফ্রিল্যান্সিং হালাল নাকি হারাম, এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে বিজ্ঞ আলেমের পরামর্শ নেওয়া উচিত।