২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।
নিম্নে আপনাদের অবগতির জন্য ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহের নাম দেওয়া হল-
ওয়ার্ড নং ০১: হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের এক নং অঞ্চলের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড। মেগাসিটি ঢাকার উত্তরাংশের উত্তরা পশ্চিম এ আংশিক ও পূর্ব থানায় ওয়ার্ড নং ১ অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৮ আসনের অন্তর্গত।
ওয়ার্ড নং ২: এই ওয়ার্ডটি মিরপুর-১২ ও পল্লবী থানার অর্ন্তভূক্ত। এই ওয়ার্ডটির পূর্বে মানিকদি, পশ্চিমে পল্লবী প্রধান সড়ক, উত্তরে হারিরামপুর ইউনিয়ন ও দক্ষিণে সাংবাদিক প্লট। এই ওয়ার্ডটির আয়তন ১২ বর্গকিলোমিটার।
ওয়ার্ড নং ৩: এই ওয়ার্ডটি পল্লবী ও মিরপুর থানার অর্ন্তভূক্ত। এই ওয়ার্ডটির অর্ন্তভূক্ত এলাকা হলো মিরপুর ১০,ব্লক-এ, বি,সি। মিরপুর ১১ ব্লক-সি,এভিনিউ ৫,মেহেদী বাগ,সবুজবাগ হুইপ। এ ওয়ার্ডে প্রায় ৩৫ হাজার বিহারী বসবাস করে।
ওয়ার্ড নং ৪: ওয়ার্ড নং ৪ হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-২ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৪ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৪ ঢাকা মহানগরের কাফরুল থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৫ আসনের অন্তর্গত।
ওয়ার্ড নং ৫: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫ নাম্বার ওয়ার্ডটি পূর্বেও ছিল ৫ নাম্বার ওয়ার্ড। পল্লবী থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডটি মিরপুর ১১-এ, ১১-বি, ১১-ডি, ১১-ই, ১১-এফ নিয়ে গঠিত। এই ওয়ার্ডটিতে আবাসিক এলাকার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ভবন রয়েছে।
ওয়ার্ড নং ৬: হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-২ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৬ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৬ ঢাকা মহানগরের পল্লবী থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৬ আসনের অন্তর্গত।
ওয়ার্ড নং ৭: হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-২ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৭ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৭ ঢাকা মহানগরের মিরপুর থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৪ আসনের অন্তর্গত।
ওয়ার্ড নং ৮ : হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-২ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৮ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৮ ঢাকা মহানগরের শাহআলী থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৪ আসনের অন্তর্গত।
থানা সমূহ: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন
ওয়ার্ড নং ৯ হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৪ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৯ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৯ ঢাকা মহানগরের দারুস সালাম থানায় অবস্থিত।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ১০ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। মিরপুর ও গাবতলীর বিভিন্ন জায়গা নিয়ে এই ওয়ার্ডটি অবস্থিত। দারুসসালাম থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডটির আয়তন প্রায় ৬ বর্গ কিলোমিটার।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ১১ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। মিরপুর, পাইকপাড়া, কল্যাণপুর এলাকার বিভিন্ন জায়গা নিয়ে এই ওয়ার্ডটি অবস্থিত। এই ওয়ার্ডটি মিরপুর থানার অর্ন্তভূক্ত।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ১২ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। মিরপুর ও দারুসসালাম থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডে একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এই ওয়ার্ডটির আয়তন ৩.৫০ বর্গ কি:মি।
ওয়ার্ড নং ১৩ হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৪ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ১৩ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ১৩ ঢাকা মহানগরের মিরপুর থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৫ আসনের অন্তর্গত।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। মিরপুর ও কাফরুল থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডের আয়তন ৬ কিলোমিটার।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ১৫ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। কাফরুল ও পল্লবী থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডটির আয়তন ২.৫ কিলোমিটার।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ১৬ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। কাফরুল থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডটির আয়তন ২.৫ কিলোমিটার।
ওয়ার্ড নং ১৭ হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-১ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ১৭ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ১৭ ঢাকা মহানগরের খিলক্ষেত থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৮ আসনের অন্তর্গত।
ওয়ার্ড নং ১৮ হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ১৮ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ১৮ ঢাকা মহানগরের ভাটারা থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৭ আসনের অন্তর্গত।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কোন কোন থানার আওতা ভুক্ত
ওয়ার্ড নং ১৯ হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ১৯ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ১৮ ঢাকা মহানগরের বনানী থানা ও গুলশান থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৭ আসনের অন্তর্গত।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ২০ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ২০ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। এই ওয়ার্ডটি রাজধানীর অভিজাত ওয়ার্ড হিসেবে সুপরিচিত। মহাখালী, গুলশান ও এর আশ পাশের এলাকা নিয়ে এই ওয়ার্ডটি গঠিত। গুলশান থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডের আয়তন ২ বর্গ কিলোমিটার।
২১নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ২১ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ২১ ঢাকা মহানগরের বাড্ডা থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১১ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন মাসুম গনি।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডটি আগেও ২২ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল।রামপুরা ও বনশ্রী এলাকা নিয়ে এই ওয়ার্ডটি গঠিত। থানা: রামপুরা।
২৩নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ২৩ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ২৩ ঢাকা মহানগরের রামপুরা থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১১ আসনের অন্তর্গত।
২৪নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৩৭ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ২৪ ঢাকা মহানগরের তেজগাঁও থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১২ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন সফিউল্লাহ।
নব-নির্ধারিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডটি আগে ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড নামে পরিচিত ছিল। এই ওয়ার্ডটির আয়তন ২ বর্গকিলোমিটার। এই ওয়ার্ডটিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অবস্থিত। ঢাকা মহানগরের তেজগাঁও থানায় অবস্থিত।
আরও পড়ুন
চাকরি দেবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) 2023 বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি-২০২২ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ওয়ার্ড সমূহ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল সমূহ বিস্তারিত জানতে – ভিজিট করুন
২৬নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৫ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৩৯ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ২৬ ঢাকা মহানগরের তেজগাঁও থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১২ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন শামীম হাসান।
২৭নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৫ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৪০ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ২৭ ঢাকা মহানগরের শেরে বাংলা নগর থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১২ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন ফরিদুর রহমান খান ইরান।
২৮নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৫ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৪১ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ২৮ ঢাকা মহানগরের শেরে বাংলা নগর থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৩ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন ফোরকান হোসেন।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ২৯ নাম্বার ওয়ার্ডটি পূর্বে ছিল ৪২ নাম্বার ওয়ার্ড । রাজধানীর এই ওয়ার্ডটিকে অন্যরকম এক পরিচয় দিয়েছে ওয়ার্ডের হস্তশিল্পের কারখানাগুলো। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য মেয়েদের হাতের চুড়ি,শাড়িতে কারচুপির কাজ,এমব্রয়ডারি,হাজার বুটিকের কাজ ইত্যাদি। এই ওয়ার্ডটির আয়তন ১.০২৯ বর্গকিলোমিটার। এই ওয়ার্ডটি মোহাম্মদপুর থানার অর্ন্তভূক্ত।
ওয়ার্ড নং ৩০ পুরাতন ওয়ার্ড নং ৪৩ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৩০ নাম্বার ওয়ার্ডটি পূর্বে ছিল ৪৩ নাম্বার ওয়ার্ড। আদাবর থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডের ৪.৫০ বর্গকিলোমিটার।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৩১ নাম্বার ওয়ার্ডটি পূর্বে ছিল ৪৪ নাম্বার ওয়ার্ড। মোহাম্মদপুর থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডের লোক সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ।
৩২নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৫ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৪৫ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৩২ ঢাকা মহানগরের মোহাম্মদপুর থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৩ আসনের অন্তর্গত।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৩৩ নাম্বার ওয়ার্ডটি পূর্বে ছিল ৪৬ নাম্বার ওয়ার্ড। এটি ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডের অন্যতম। কারণ এখানে রয়েছে ঢাকার পুরার্কীতির অন্যতম সাত গম্বুজ মসজিদ। মোহাম্মদপুর থানার অর্ন্তভূক্ত এই ওয়ার্ডের আয়তন ৩ বর্গ কি.মি।
৩৪নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৫ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৪৭ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৩৪ ঢাকা মহানগরের মোহাম্মদপুর থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১৩ আসনের অন্তর্গত।
৩৫নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৫৪ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৩৫ ঢাকা মহানগরের হাতিরঝিল থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১২ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন মোক্তার সরদার।
৩৬নং ওয়ার্ড হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রশাসনিক ওয়ার্ড ও নির্বাচনী এলাকা, যা অঞ্চল-৩ এর অন্তর্গত। এটি প্রাক্তন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনর ৫৫ নং ওয়ার্ড ছিল। ওয়ার্ড নং ৩৬ ঢাকা মহানগরের হাতিরঝিল থানায় অবস্থিত। এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা-১২ আসনের অন্তর্গত। এ ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর হলেন তৈমুর রেজা।
আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- https://www.dncc.gov.bd/
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
কন্টেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া আছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আওতায় কোন কোন থানা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। বিভিন্ন জায়গার এলাকা যেমন মিরপুর, কল্যাণপুর কত, নং – ওয়ার্ডে অবস্থিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন। এমনকি আমাদের সকলের জন্যেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে
এই কনটেন্ট এ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়া হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে যতগুলো থানা আছে তার বিস্তারিত ধারণা দেয়া হয়েছে।কনটেন্টটি ঢাকা বাসীদের জন্য অনেক উপকারী।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুটি সিটি কর্পোরেশনে এ বিভক্ত। তন্মধ্যে একটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করে তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি খুবইগুরুত্বপূর্ণ। কেননা এখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এমন তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
২০১১ সালে স্থানীয় সরকার সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি আলাদা সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।৫৪ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে উত্তর সিটি কর্পোরেশন গঠিত হয়। কনটেনটিতে প্রতিটি ওয়ার্ডের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে সুবিন্যস্ত ভাবে। কনটেন্টি পড়লে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাওয়া যাবে।
এই নিবন্ধটির মাধ্যমে আমি জানতে পেরেছি যে, ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল অনুমোদিত হয়েছিল এবং এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়েছিল। এটি নিবন্ধের মাধ্যমে আমি জানতে পেরেছি যে, এই বিলের ফলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি নতুন কর্পোরেশন গঠিত হয়েছে। আমি নিবন্ধটি পড়ে এই তথ্য জানতে পেরেছি।
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা যারা ঢাকা সিটির বাইরে বসবাস করি তারা ঢাকা সিটি সর্ম্পকে জানতে পারলাম এই প্রবন্ধের মাধ্যমে। ধন্যবাদ লেখককে
ধন্যবাদ, এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন থেকে যে 2011 সালে জাতীয় সংসদে সংশোধনী বিলের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করে দুটি আলাদা বিভক্ত কর্পোরেশন সিটি তৈরি হয়েছে তা জানতে পারি। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন তৈরি হয়েছে। এর মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে কতটি ওয়ার্ড আছে এবং কোন কোন এলাকায় কোন কোন ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত । ধন্যবাদ লেখক কে তিনি এই কনটেন্ট টি লিখেছেন বলে ।
Dhaka City corporation nia important information ekhane ache ja amra oneke jante chea o jana hoina. Very infective content.
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়।এবং উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।
ঢাকা সিটির মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় একটি কন্টেন্ট।লেখক কন্টেন্টটিতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুইটি সিটি করপোরেশন এ বিভক্ত।তার মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন একটি।আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে।যা ঢাকাবাসী ও দেশের সকল নাগরিকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।তাছাড়া সচেতন নাগরিক হিসেবে দেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত।ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি উপহার দেয়ার জন্য।
এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন থেকে যে 2011 সালে জাতীয় সংসদে সংশোধনী বিলের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করে দুটি আলাদা বিভক্ত কর্পোরেশন সিটি তৈরি হয়েছে তা জানতে পারি। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন তৈরি হয়েছে। এর মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে কতটি ওয়ার্ড আছে এবং কোন কোন এলাকায় কোন কোন ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত।দেখা যায়।আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে।যা ঢাকাবাসী ও দেশের সকল নাগরিকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি উপহার দেয়ার জন্য।
এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। বিশেষ করে যারা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধীনে বসবাস করে তাদের জন্য। এই পোস্টে কোন থানার সাথে কোন ওয়ার্ড বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। আমি বর্তমানে মিরপুর ১৪ নাম্বারে আছি। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এইরকম তথ্য বহুল পোস্ট করার জন্য।
এমন তথ্যবহুল আর্টিকেল লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা আমাদের সচেতন নাগরিক হিসেবে জানা অনেক জরুরি, পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এই কনটেন্ট টি পরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছি।সচেতন নাগরিক হিসেবে দেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। যেটা আমাদের দৈনন্দিন চলার পথে এবং বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষার জন্য খুবই তথ্যবহুল একটি কনটেন্ট।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরাঞ্চলকে পরিচালনার জন্য নিয়োজিত স্থানীয় সরকার সংস্থা। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।
বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ঢাকা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা থাকা প্রয়োজন।
এই কন্টেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন। এধরণের কন্টেন্ট ঢাকা বাসীর জীবনযাএার ক্ষেএে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
খুব সুন্দর একটি টপিকের উপর এই কন্টেন্টটা লিখা হয়েছে।খুবই হেল্পফুল 👍👍👍
আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে ধারাবাহিক ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে কতটি ওয়ার্ড আছে এবং কোন কোন এলাকায় কোন কোন ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত সব বিস্তারিত ভাবে সাজানো গুছানো ভাবে বিবৃত করা হয়েছে উক্ত কন্টেন্ট টি তে।ধন্যবাদ লেখককে তথ্যবহুল আর্টিকেল টি আলোচনা করার জন্য।
Reply
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের থানা সমূহ নিয়ে তথ্য বহুল একটি আর্টিকেল। যারা এই করপোরেশনে বসবাস করেন, এই আর্টিকেলটি পড়ে তাঁরা অনেক উপকৃত হবেন।পাশাপাশি দেশের মানুষও অনেক উপকৃত হবে ঢাকার মতো একটি জনবহুল শহরের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে। আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এর আওতাভুক্ত প্রতিটি ওয়ার্ডের বিস্তারিত তথ্য সুবিন্যস্ত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। দেশের প্রতিটি জেলা, শহর, এলাকা নিয়ে এধরণের বিস্তারিত আর্টিকেল লেখা হলে প্রতিটি জনগণের জন্য খুবই উপকার হবে।
২০১১ সালে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার সিটি কর্পোরেশন সংশোধনী বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয় যার ফলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। শুধু ঢাকাবাসীর না, বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আমাদের প্রত্যেক এর উচিত সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। এই আর্টিকেল এ লেখক অনেক সুন্দরভাবে প্রতিটা ওয়ার্ড নিয়ে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দরভাবে আর্টিকেলটি তুলে ধরার জন্য।
আর্টিকেলটি তে ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়া হয়েছে। যা সবার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে এমন আরও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল সম্পর্কে জানতে চাই।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫৪টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়। ৫৪টি ওয়ার্ডের অধীনে কোন কোন থানা আছে সে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা গেলো।
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানা, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা,ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির এবং ঢাকার বাহিরের লোকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে লেখক এই আর্টিকেলটি উপস্থাপন করার জন্য।
আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আর্টিকেলটি যিনি লিখেছেন তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। বিশেষ করে যারা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধীনে বসবাস করে তাদের জন্য। এই পোস্টে কোন থানার সাথে কোন ওয়ার্ড বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ এইরকম তথ্য বহুল পোস্ট করার জন্য।
“ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থানা সমূহ ” এ কনটেন্টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখক কে, এমন একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য!!
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী এটা আমরা সবাই জানলেও ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে খুব কম মানুষই অবগত আছি। ২০১১ সালে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার সংশোধনী বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয় যার ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে আলাদা দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।কনটেন্টটিতে লেখক ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে সকলেরই জানা উচিত বলে আমি মনে করি।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার বিল ২০১১ পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এবং স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। একটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও অন্যটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের খুটিনাটি সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। যা ঢাকা বাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ঢাকায় বসবাসকারী সকলের আর্টিকেলটি পড়া উচিত।
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা যারা ঢাকা সিটির বাইরে বসবাস করি তারা ঢাকা সিটি সর্ম্পকে জানতে পারলাম এই প্রবন্ধের মাধ্যমে। ধন্যবাদ 🥰
এই নিবন্ধটির মাধ্যমে আমি জানতে পেরেছি যে, ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল অনুমোদিত হয়েছিল এবং এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়েছিল। এটি নিবন্ধের মাধ্যমে আমি জানতে পেরেছি যে, এই বিলের ফলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি নতুন কর্পোরেশন গঠিত হয়েছে। আমি নিবন্ধটি পড়ে এই তথ্য জানতে পেরেছি।
২০১১ সালে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১. ঢাকা উত্তর কর্পোরেশন ২. ঢাকা দক্ষিণ কর্পোরেশন । ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে ৫৪ টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহের মধ্যে কোন কোন অঞ্চল আওতাধীন আছে সেই সম্পর্কে এই কনটেন্টে বলা হয়েছে । এই কনটেন্টটি ঢাকাবাসীদের জানা খুবই দরকারি ।
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের রাজধানী ঢাকা শহর সম্পর্কে জানা উচিত। কনটেন্টের মাধ্যমে লেখক ঢাকা উত্তর সিটি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের গঠনমূলক তথ্য ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনর থানা সমূহ এবং তার আওতাভুক্ত ওয়ার্ড সমূহ সম্পর্কে বিস্তৃতভাবে উপস্থাপন করেছেন।এর মাধ্যমে আমরা (ডিএনসিসির) থানা সমূহ ও ওয়ার্ড সমূহ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারি।যা আমরা ক্ষেত্রবিশেষে বিভিন্নভাবে কাজে লাগাতে পারবো। লেখক কে সাধুবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ঢাকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে এই আর্টিকেল টা পড়া উচিত। এই আর্টিকেল এ এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যা অধিকাংশ মানুষ জানেনা।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তুলে ধরার জন্য 🙏🙏💖
লেখক ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন । লেখাটিতে সকলের অবগতির জন্য ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কোন ওয়ার্ড কোন থানার অর্ন্তভূক্ত এবং ওয়ার্ডটি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ঢাকা কত নম্বর আসনের অন্তর্গত এইসব কিছু বিস্তারিত জানানো হয়েছে যা বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে সকলেরই জানা উচিত বলে আমি মনে করি।
কনটেন্টটি পড়ে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কোন কোন থানা নিয়ে গঠিত এবং এর অন্তর্ভুক্ত ওয়ার্ডগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম।
যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করেন তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি খুবইগুরুত্বপূর্ণ। এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানা, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা,ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
সাধুবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থানা সমূহ সম্পর্কে এই কন্টেন্টে অনেক সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।২০১১ সালে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১. ঢাকা উত্তর কর্পোরেশন ২. ঢাকা দক্ষিণ কর্পোরেশন । ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে ৫৪ টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা বাঙালি হিসেবে আমাদের সকলের জানা উচিত।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমাদেরকে জানানোর জন্য
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। আর ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন ঢাকার একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে। এর মধ্যে ৫৪টি ওয়ার্ড আছে। ঢাকার উওর সিটি কর্পোরেশন এর ওয়ার্ড গুলোর বিস্তারিত তথ্য এই কনটেন্ট এ উল্লেখ করা হয়েছে।তথ্য বহুল একটি কনটেন্ট।
সচেতন নাগরিক হিসেবে নিজের এবং নিজের পরিবারের সুরক্ষার স্বার্থে প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত তার অবস্থানারত ওর্য়াড এবং এর অর্ন্তভু্ক্ত থানা সর্ম্পকে অবগত থাকা। সেই অর্থে এই আর্টিকেলটি বেশ চমকপ্রদ। এখানে একদিকে যেমন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অধীনস্ত থানাসমূহ সর্ম্পকে জানা যায়; আরেকদিকে, কোন থানাটি কোন ওর্য়াড এর তালিকাভুক্ত তারও বিস্তারিত ধারণা পাওয়া যায়।
পরিশেষে, ঢাকা সিটি বিশেষত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর মানুষদের জন্য এটি একটি প্রয়োজনীয় আর্টিকেল।
২০১১ সালের সরকারী সংশোধনী বিলের ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়েছিল এবং দুটি আলাদা সিটি কর্পোরেশনের গঠন হয়েছিল, যা হলো ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। উত্তর সিটি কর্পোরেশনটি ৫৪ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত হয়েছিল। প্রবন্ধটিতে লেখক প্রতিটি ওয়ার্ডের অবস্থান এবং অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য সহ বিষয়টি খুব সুবিন্যস্তভাবে উল্লেখ করেছেন যা ঢাকা সিটিতে অবস্থানরত সকলের জন্য জানা খুবই প্রয়োজন।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুটি সিটি কর্পোরেশনে এ বিভক্ত। ঢাকার উওর সিটি কর্পোরেশন এর ওয়ার্ড গুলোর বিস্তারিত তথ্য এই কনটেন্ট এ উল্লেখ করা হয়েছে।যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করেন তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি খুবইগুরুত্বপূর্ণ।লেখক কে সাধুবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। বিশেষ করে যারা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধীনে বসবাস করে তাদের জন্য। এই পোস্টে কোন থানার সাথে কোন ওয়ার্ড বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করেন তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি খুবইগুরুত্বপূর্ণ।লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
কন্টেন্টিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন সবগুলো থানা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী প্রতেক নাগরিকের জন্য কন্টেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
রাজধানী ঢাকা কে বাঙালী সবাই চিনি। কিন্তু ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিস্তারিত হাতে গোনা ক’জন ই বা জানতাম আগে? আমি নিজেও জানতাম না। এখান থেকে ঢাকার উত্তর ভাগের কতগুলো ওয়ার্ড এবং কি কি ওয়ার্ড আছে, সেই ওয়ার্ড এর মধ্যে আবার কোন কোন থানা যুক্ত তার সুস্পষ্ট ধারণা নিতে পেরেছি। তথ্য প্রযুক্তির যুগে নানান মানুষ নানান ভাবে প্রতারণা বা আইনি সমস্যার মুখোমুখি হোন, অনেকে আবার নির্যাতনের শিকার হোন। এক্ষেত্রে কে কোন ওয়ার্ড এর অধীনে আছেন, কোনো সমস্যায় পড়লে কোন থানায় অভিযোগ দায়ের করবেন বা সাহায্য নিবেন তা জানা জরুরী। ঢাকায় প্রায় সব বিভাগের মানুষের আনাগোনা। বিভিন্ন প্রয়োজনে মানুষ সেখানে যাতায়াত করে। তাই ঢাকা বিভাগ সম্পর্কে ধারণা থাকলে তা যেকোনো সময় উপকারে আসবে বলে আমার ধারণা। স্বদেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব। আমরা একে অন্যকে এমন উপকারী লেখা শেয়ারের মাধ্যমে ভালো কিছু করতে পারি। এমন সুচিন্তিত আর্টিকেল তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুধু ঢাকাতে বসবাস করলেই হবে না। ঢাকাবাসি হিসেবে এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে আমাদের। এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমরা জানতে পারলাম। অনেক তথ্যই আমার অজানা ছিল। কন্টেন্ট টি পড়ে সেগুলো জানা হয়ে গেল।
কন্টেন্টিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন সবগুলো থানা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী প্রতেক নাগরিকের জন্য কন্টেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
উক্ত পোস্টটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানা এবং কোন থানা কোন নাম্বার আসনের পড়েছে সে সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কন্টেন্টিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন সবগুলো থানা
নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করেন তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত। আলোচ্য অংশে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কতগুলো থানার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত তা আলোচনা করা হয়েছে এবং থানার আওতাভুক্ত অঞ্চল গুলোর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।আর্টিকেল টি ঢাকাবাসীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে দুটি সিটি কর্পোরেশনে বিভক্ত করা হয়েছে। তন্মধ্যে একটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত। কন্টেন্টিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন সবগুলো থানা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করে তাদের জন্যই এই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।এক্ষেত্রে কে কোন ওয়ার্ড এর অধীনে আছেন, কোনো সমস্যায় পড়লে কোন থানায় অভিযোগ দায়ের করবেন বা সাহায্য নিবেন তা জানা যাবে।এমন সুচিন্তিত আর্টিকেল তৈরি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে ২০১১ সালের ১৯ শে নভেম্বর জাতীয় সংসদে সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুটি ভাগে ভাগ করে উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নাম দেওয়া হয। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪ টি ওয়ার্ড সমন্বয়ে গঠিত হয়। এই কনটেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা সকল নাগরিকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই তথ্যবহুল আর্টিকেল এর জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ এর অবস্থান এবং আয়তন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।যা ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্নও তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য।
এই কনটেন্টটি ২০১১ সালে বিলুপ্ত হওয়া ঢাকা সিটি কর্পোরেশন যে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়, একটি হলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং অপরটি হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এই দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়৷।
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে কোন কোন থানা, কত নং ওয়ার্ডে কোন কোন এলাকা অবস্থিত সকল বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে । তাই এই ধরনের তথ্যবহুল কনটেন্ট এর জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী, তথ্যবহুল এবং সময়োপযোগী। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। এখানে ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনের আওতায় কোন কোন থানা রয়েছে সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছে। এই আর্টিকেলটি ঢাকাবাসীর পাশাপাশি সকলের জন্য খুবই উপকারী। বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের অবশ্যই এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর বিলুপ্ত করা হয়। এবং গঠন করা হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি সিটি কর্পোরেশন । এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ এর অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা আমাদের সচেতন নাগরিক হিসেবে জানা অনেক জরুরি। এই কনটেন্ট টি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অঞ্চল সমূহ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছি।ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্নও আর্টিকেলের জন্য।
এই কন্টেন্ট টি তে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া আছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আওতায় কোন কোন থানা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।
এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী। বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের অবশ্যই এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত।
বাংলাদেশের রাজধানীর অন্যতম সিটি কর্পোরেশন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন মোট ৫৪টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এ কন্টেন্টটির মাধ্যমে আমরা মূলত – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন যত থানাসমূহ রয়েছে তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারি।এছাড়াও এই পোস্টটির সাহায্যে আমাদের দেশের নাগরিকগনই শুধু তথ্য সংগ্রহই করতে পারেবেনা বরং দেশের বহিরাগতরাও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানাসমূহের ধারণা লাভ করতে পারবে।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়।এবং উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা বাঙালি হিসেবে আমাদের সকলের জানা উচিত।
তাই এই ধরনের তথ্যবহুল কনটেন্ট এর জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
Reply
মাশাআল্লাহ, খুবই সুন্দর এবং তথ্যবহুল একটি আর্টিকেল। যারা ঢাকার বাইরে বসবাস করেন এমনকি ঢাকাবাসীর জন্যও আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ডসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত লাভ করা যায়। শিক্ষার্থীদের জন্য এই আর্টিকেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিভিন্ন মূল্যায়ন পরীক্ষায় ঢাকা সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে প্রশ্ন থাকে, শিক্ষার্থীরা এখান থেকে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে দুটি সিটি কর্পোরেশনে বিভক্ত করা হয়েছে, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে যতগুলো থানা আছে উপরোক্ত কনটেন্ট এ তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যারা ঢাকায় বসবাস করে তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে। এমন তথ্যবহুল কন্টেন্ট টি লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের থানা সমূহ নিয়ে এই কন্টেন্টটা লিখা হয়েছে যা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধীনে বসবাস করে তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে ধারাবাহিক ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
যারা এই করপোরেশনে বসবাস করেন, এই কন্টেন্টটটি পড়ে তাঁরা অনেক উপকৃত হবেন। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল কনটেন্ট লেখার জন্য।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুইটি সিটি করপোরেশন এ বিভক্ত।একটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, অপরটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন মোট ৫৪টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত।এই কন্টেন্টটিতে লেখক ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন
তথ্য বিশদভাবে বর্ণনা করেছেন,যা ঢাকা অথবা ঢাকার বাইরে থাকা প্রত্যেকেরই
সচেতন নাগরিক হিসেবে জেনে রাখা উচিত।ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেলটি উপহার দেয়ার জন্য।
ঢাকা সিটি ২ ভাগে বিভক্ত।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। আমরা যারা ঢাকা সিটির বাইরে বসবাস করি। তারা ঢাকা সিটি সম্বন্ধে তেমন কিছুই জানিনা কোথায় কি অবস্থিত। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সর্ম্পকে জানতে পারলাম। এই কন্টেন্ট এর মাধ্যমে। খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।লেখক কে ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এরকম কন্টেন্ট নিয়ে আসার জন্য।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্তির পর ঢাকা উত্তর সিটি ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি আলাদা কর্পোরেশন সৃষ্টি হয়।দুটি সিটি কর্পোরেশন ভিন্ন ভিন্ন ওয়ার্ড নিয়া গঠিত হয়েছে।এই আর্টিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক কিছু আলোচনা করা হয়েছে।আর্টিকেলটা তথ্যবহুল যা পাঠে আশা করি অনেকে উপকৃত হবে।
২০১১ সালে জাতীয় সংসদে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। আমরা যারা ঢাকায় বাস করি এবং উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত, আমরা অনেকেই জানি না উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর মধ্যে কতটি থানা রয়েছে এবং থানাগুলোর নাম কি। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা সে সম্পর্কে জানতে পারি এবং এজন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
এখানে ঢাকাবাসীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে । ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ, ওয়ার্ড, আয়তন এবং প্রতিটি ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের নামসহ বিস্তারিত সকল তথ্যই এখানে দেওয়া আছে ।
লিখাটার বিষয়বস্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। অনেক সময় আমাদের কাজে এ ধরনের তথ্যের প্রয়োজন হয়৷ এ ধরনের কনটেন্ট থেকে সহজেই এখন তথ্য পাওয়া যাবে।
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী, একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর। ২০১১ সালে এই ঢাকা দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়, একটি হলো ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং অপরটি হল ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন । এই কন্টেন্টটটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫৪টি ওয়ার্ডের অধীনে কোন কোন থানা আছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারলাম। কোন থানা কোন নাম্বার আসনের পড়েছে সে সম্পর্কেও জানতে পারলাম। এই রকম ভাবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চাই।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই কন্টেন্টটিতে। ঢাকাবাসিদের এই কন্টেন্টটি পড়া উচিত বলে মনে করি। এতে তারা অনেক তথ্য জানতে পারবে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত থানা সমূহ নিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী একটি আর্টিকেল। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৩৬ টি ওয়ার্ড কোন থানায় অবস্থিত তার বিস্তারিত আলোচনা সহ আরো অনেক তথ্য রয়েছে এই আর্টিকেলটিতে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের এই তথ্য গুলো প্রত্যেকেরই জেনে রাখা উচিত, কাজে আসতে পারে।
ধন্যবাদ লেখককে এমন গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল আলোচনার জন্য। প্রানের শহর ঢাকা সম্পর্কে এতদিন খুব কমই জানতাম। আজকে আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সবগুলো ওয়ার্ড সম্পর্কে জানতে পারলাম যা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
উক্ত পোস্টটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানা এবং কোন থানা কোন নাম্বার আসনের পড়েছে সে সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।ধন্যবাদ লেখক কে।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়ে সেটা দুটি কর্পোরেশন এ বিভক্ত হয়ে যায়।
তা হলো- ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এই আর্টিকেল এ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর সকল ওয়ার্ড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি পড়ে উত্তর সিটির সম্পর্কে জানতে পারবো।
কন্টেন্টটি ঢাকায় বসবাসকারী সকল নাগরিক এবং ঢাকামুখি নাগরিকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত, তার মধ্যে উত্তর সিটি কর্পোরেশন অঞ্চলে রয়েছে অনেক শাখা প্রশাখা যেগুলো জ্ঞানে রাখা খুবই জরুরী। উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন থানা, থানাভেদে ওয়ার্ড এবং ওয়ার্ডের আওতায় যে যে অঞ্চল রয়েছে তার সবই খুব ভালোভাবে বর্ণনা দেওয়া আছে এই কন্টেন্টটিতে। ধন্যবাদ লেখককে।
কন্টেন্টি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।
যারা ঢাকা উত্তর সিটিতে বসবাস করে তাদের জন্য এই কনটেন্ট টি জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে কতটি ওয়ার্ড আছে প্রতিটি ওয়ার্ডের থানার নাম উল্লেখ করা আছে এই কনটেন্টে টি পড়লে আমাদের অনেক কিছু সম্পর্কে জানা হবে
ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী,২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।৫৪ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে উত্তর সিটি কর্পোরেশন গঠিত হয়।
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এর আওতায় সকল থানার বিস্তারিত তথ্য জানা যায়। যা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বসবাসকারী স্থানীয় নাগরিকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে প্রত্যেকের এই তথ্য টি জানা সকলের প্রয়োজন। ধন্যবাদ এই আর্টিকেলের লেখক কে এত সুন্দর ও সুস্পষ্ট বর্ণনা দেওয়ার জন্য।
একটি দেশের সুনাগরিক হতে হলে তাকে সচেতন হতে হবে এবং দেশ এর বিভিন্ন বিষয়ে জানা জরুরী।২০১১সালে সংবিধানে সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন কে বাতিল করে একে দু ভাগে ভাগ করা হয়।একটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং দ্বিতীয় টি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আবার ৫৪টি ওয়ার্ড এর সমন্বয়ে গঠিত।এ সম্পর্কে বিস্তারিত এই আর্টিকেল আমরা জানতে পারি।
প্রথমেই লেখককে ধন্যবাদ জানাই এমন অর্থবল কনটেন্ট লিখার জন্য।এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমি জানতে পারলাম যে,২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে ২ ভাগে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়।আর ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারি,যা আমাদের সকলের জানা প্রয়োজন বলে মনে করি।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। পরে তা আবার ২ টি কর্পোরেশনে বিভক্ত করা হয়। আর তা হলো ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত।
ঢাকা বাসিদের জন্য খুবই তথ্যবহুল কন্টেন্ট। এই কনটেন্ট দ্বারা ঢাকাবাসী খুব উপকৃত হবে আশা করি। ধন্যবাদ লেখক কে এই কনটেন্ট লেখার জন্য।
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।এর মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে কতটি ওয়ার্ড আছে এবং কোন কোন এলাকায় কোন কোন ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত। দেখা যায়। আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে। যা ঢাকাবাসী ও দেশের সকল নাগরিকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।একটি দেশের সুনাগরিক হতে হলে তাকে সচেতন হতে হবে এবং দেশ এর বিভিন্ন বিষয়ে জানা জরুরী।ঢাকা সিটির মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় একটি কন্টেন্ট। লেখক কন্টেন্টটিতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
এটি একটি তথ্যবহুল কনটেন্ট,প্রথমেই লেখককে ধন্যবাদ এই লেখেনির জন্য।ঢাকা বাসীর জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যারা ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে বসবাস করেন। ২০১১ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়ে, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুইটা কর্পোরেশন গঠিত হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। এই ওয়ার্ড সমূহ কোনটা কোন থানার অধিনে আছে,কোন কোন এলাকা কোন ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত, কোন ওয়ার্ড এর আয়তন কত কোন ওয়ার্ড জাতীয় সংসদের কোন আসনের অন্তরভুক্ত এই সকল বিস্তারিত তথ্য আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারলাম। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন এ কাজে লাগবে বলে আমি মনে করি।
এই পোস্টির মাধ্যমে আমরা অনেক তথ্য জেনেছি। ঢাকা সম্পর্কে অনেক কিছু যেনেছি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এ 56 টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত এবং উত্তর সিটি কর্পোরেশন 54 টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত।
আগেই ধন্যবাদ জানায় পোস্টি দেওয়ার জন্য। যারা বহিরাগত বা যারা বাইরে থেকে আসে তাদের জন্য খুবই অসুবিধা হই। এই পোস্টির মাধ্যমে তারা অনেক কিছু জানবে।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন তথ্যবহুল আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন থানাসমূহ সম্পর্কে জানা গেলো।কোন থানা কত নং ওয়ার্ডে পরেছে তা ঢাকাবাসীদের জন্য অবশ্যই তথ্যসমৃদ্ধ।
আমরা অনেকেই রাজধানীতে বসবাস করি কিন্তু রাজধানীর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই। রাজধানী ঢাকার দুটো সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন একটি। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম।
২০১১সালে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার সিটি করপোরেশন সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢকা সিটি করপোরেশন কে বিলুপ্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি নামে সতন্ত্র দুটি কর্পোরেশন গঠিত হয়। উক্ত আর্টিকেল টি তে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যা সবার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর ভাবে আর্টিকেল টি তুলে ধরার জন্য।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন উপর এই কনটেন্টা আমাদের সবার জন্য খুবই তথ্যবহুল। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০টি প্রশাসনিক জোন বা অঞ্চল আছে ও ৫৪টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত।সবগুলোর এতো গুছানো তথ্য দেয়া আছে যা সরকারি -বেসরকারি চাকরি ও বিসিএস পরীক্ষার জন্য আশা করি উপকারী হবে। এছাড়াও সাধারন মানুষ হলেও দেশের নাগরিক হিসেবে এই তথ্যগুলোর উপর ধারনা থাকা দরকার সবারই।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে। বিস্তারে প্রশাসনিকভাবে দশ টি জোনে বিভক্ত। এই জোনগুলিতে মোট ১৮০ টি ওয়ার্ড রয়েছে, যেগুলিতে মোটমুখে ১০ টি জোনের বাইরের এলাকা এবং আরো অনেক সাব-এলাকা রয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের এই এলাকা গুলিতে প্রায় সব ধরনের মানুষের আনাগোনা এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে যাতায়াতের করতে হয়। সকল সচেতন নাগরিকের দায়িত্বে স্বদেশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা যা এই আর্টিকেলে উল্লেখ করা হয়েছে। এমন তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
এই আর্টিকেল থেকে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি অঞ্চলের সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারি যা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে প্রতিটা নাগরিকের জানা খুব প্রয়োজন। ধন্যবাদ লেখককে যিনি এই আর্টিকেলটি লিখেছেন।
এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি জানতে পেরেছি যে, ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল অনুমোদিত হয়েছিল এবং এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়েছিল। এই বিলের ফলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি নতুন কর্পোরেশন গঠিত হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই পোস্টটিতে । কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য এমনকি আমাদের সকলের জন্যেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককের শুভকামনা ও ধন্যবাদ ।
২০১১ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিলুপ্ত করে,দুইটি সিটি কর্পোরেশনে বিভক্ত করা হয়।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী। তাই ঢাকা সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন বিভিন্ন পরীক্ষায় আসে। এই লিখাটিতে লেখক ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন। যা ঢাকাবাসী সহ সকলের কাজে লাগবে।তাই আমি মনে করি, এই লিখাটি সকলের পড়া উচিত।
“ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থানা সমূহ “- এই আর্টিকেলটি পড়ে নতুন কিছু জানতে পারলাম যা আগে জানতাম না এ আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকাই থাকা মানুষদের জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই তাদের জন্য এ আর্টিকেলটি রেকমেন্ড করবো
এমন তথ্যবহুল কনটেন্ট এর জন্য ধন্যবাদ। একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে নিজেদের প্রয়োজনেই নিজ দেশের প্রতিটি থানার অবস্থান সম্পর্কে অবগত থাকা দরকার। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কোন কোন থানার আওতাভুক্ত তা বিস্তারিত দেয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ।
Dhaka north city corporation is one of the largest city corporation in Bangladesh. The article is very informative one which describes details about Dhaka north city corporation history. Also it greatly describes every Thana ward of Dhaka north city corporation which help an individual to know about the city corporation.
ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি তথ্যবহুল কন্টেন্ট লিখার জন্য। এই কন্টেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
এই আর্টিকেলে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেকটি থানা বা ওয়ার্ড
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি।আমরা আরো জানতে পেরেছি কোন এলাকার কোন থানার মধ্যে পড়ে যা সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাই আমি মনে করি এই আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।
উপরোক্ত কন্টেন্ট-টিতে ঢাকা সিটি করপোরেশন থেকে কিভাবে ২০১১ সালের ১৯ নভেম্বর বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন হিসেবে ঢাকা মহানগরীর ২ টি সিটি কর্পোরেশন এর উৎপত্তি হয়েছে সে বিষয়-টি তুলে ধরা হয়েছে।
পাশাপাশি, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে কতটি ওয়ার্ড রয়েছে এবং কোন ওয়ার্ড কোন থানার অন্তর্ভুক্ত সে বিষয়-টি অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ✨
ঢাকা মহানগরীর সকল বাসিন্দাদের জন্য এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরি।✅
আর এই কনটেন্ট-টি পড়ার দ্বারা ছোটো-ছোটো এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সকলেই অবগত হতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। 💗
আলহামদুলিল্লাহ। এই আর্টিক্যালটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থানা সমূহের কথা বিস্তারিত বলা হয়েছে। যারা ঢাকায় বসবাস করে তাদেরসহ বাংলাদেশ নাগরিক হিসেবে প্রত্যেক মানুষের এই তথ্যগুলো জেনে রাখা উচিত। খুবই উপকারী একটা আর্টিক্যাল। এমন তথ্যবহুল আর্টিক্যাল লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২০১১ সালের সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়। পরে এটিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এ ভাগ করা হয়। মূলত এ আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন থানা সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন হল। আর্টিকেলটি পরে আমরা বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছে তাই লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২০১১ সালের সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়। পরে এটিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এ ভাগ করা হয়। মূলত এ আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন থানা সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন হল। আর্টিকেলটি পরে আমরা বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছি তাই লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কনটেন্টটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে যতগুলো থানা আছে সে সম্পর্কে ধারণা নিয়েছেন ।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন। যা সবার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি তথ্য । অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর ভাবে আর্টিকেল টি তুলে ধরার জন্য।
এ আর্টিকেল টি পড়ে ঢাকা সিটি করপোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম।মেগাসিটি ঢাকা সিটি করপোরেশন কে দুভাগে ভাগ করা হয়েছে প্রশাসনিক কাজকে সহজে পরিচালনা করার জন্য। গুরত্বপূর্ন কন্টেন্ট টি সত্যিই আমাদের কে অনেক কিছু জানতে সাহায্য করছে।অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি লেখার জন্য।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল ও গুরুত্বপূর্ন কনটেন্ট লিখার জন্য। আর্টিকেলটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী সবার জন্য খুব উপকারী হবে ।।
আমরা অনেক ঢাকার অনেক কিছু জানতে পারি না বিশেষ করে যারা ঢাকার বাইরে বসবাস করেন। ধন্যবাদ এই কন্টেন্ট মাধ্যমে ঢাকা কিছু ওয়ার্ড সম্পর্কে জানতে পেরেছি
এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন থেকে যে 2011 সালে জাতীয় সংসদে সংশোধনী বিলের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করে দুটি আলাদা সিটি কর্পোরেশন তৈরি করা হয়েছে তা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।ঢাকা সিটির মানুষের জন্য এটি একটি প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট।ধন্যবাদ লেখক কে।
এখানে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল একটি আর্টিকেল।যারা জানে না তারা আশা করছি অনেক কিছু জানতে পারবেন এই আর্টিকেলটি পড়ে।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর কতগুলো ওয়ার্ড আছে,প্রত্যেকটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
খুবই গুরুত্বপুর্ণ তথ্যবহুল একটি লেখা। আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন থানাসমূহ সম্পর্কে জানা গেলো।কোন থানা কত নং ওয়ার্ডে পরেছে তা ঢাকাবাসীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ । তথ্যসমৃদ্ধ অসাধারন একটি কন্টেন্ট। লেখককে ধন্যবাদ।
পরিবারের একজন দায়িত্বশীল সদস্য যেমন পরিবার সম্পর্কে সচেতনভাবে সকল খোঁজ-খবর রাখে, দেশের একজন সচেতন নাগরিকের দায়িত্ব হলো দেশ সম্পর্কে, বিশেষ করে তার রাজধানী এবং বসবাসের জায়গা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখা। সেরকমই একটি বিষয় নিয়ে এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এমন উপকারী বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য।
২০১১ সালে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে উত্তর ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, এই দুইটি ভাগে বিভক্ত করা হয়। এই কনটেন্টে উত্তর ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা ঢাকাবাসী ও দেশের সকল নাগরিকের
দেশের একজন নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এর মধ্যে থাকা সিটি কর্পোরেশন থানা গুলো সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এগুলো আমাদের জীবনে সাধারণ জ্ঞান হিসেবে কাজে লাগবে তাছাড়া জীবনে প্রয়োজনে কখন কি কাজে লেগে যায় তা বলা যায় না।আমি মনে করছি তথ্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।উক্ত ওয়ার্ড গুলো
বিস্তারিত আলোচনা সুন্দর উপস্থাপন আমাদের সামনে তুলে ধরা জন্য ধন্যবাদ।
এই পোস্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকাবাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন। এমনকি আমাদের সকলের জন্যেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।
Dhaka, the capital of Bangladesh, is divided into two city corporations. One of them is Dhaka North City Corporation. This content is important for those who live in the capital Dhaka. All the police stations of Dhaka North City Corporation have been discussed in detail here. Thanks to the author for such an informative article.
২০১১সালে জাতীয় সংশোধনের মাধ্যমে ঢাকা সিটি বিলুপ্ত হয়ে গঠিত হয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এই দুটি করপোরেশন যথাক্রমে ৫৪ও ৫৬টি বিভাগ নিয়ে গঠিত হয়েছে।
এই কনটেন্ট এ উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে যতগুলো থানা আছে তার বিস্তারিত ধারণা দেয়া হয়েছে।২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়। কনটেন্টটি পড়া ঢাকাবাসী এবং ঢাকাই নতুন আসা মানুষদের জন্য খুবই জরুরী। ধন্যবাদ লেখককে।
জাতীয় সংসদে বিল পাশের মাধ্যমে ২০১১ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করা হয় দুটি ভাগে। এ দুটি হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এরমধ্য ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪ টি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫০ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত।
এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে খুব সহজেই ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য জানা যায়।
চাকরি, ব্যবসা,লেখাপড়া,চিকিৎসা বিভিন্ন কাজের জন্য আমাদের রাজধানী ঢাকায় যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে।সে ক্ষেত্রে ঢাকা শহরের এলাকাগুলো না চিনলে খুব সমস্যায় পড়তে হয়।ঢাকাকে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।এই আর্টিকেল এ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলোর পরিচিতি,কোন এলাকা কোন থানার অন্তর্ভুক্ত, এলাকাগুলোর বিশেষত্ব খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকা সম্পর্কে জানার জন্য এবং ঢাকা মুখী বিভিন্ন মানুষের জন্য এই তথ্য সমূহ অনেক কাজে আসবে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে কতগুলো থানা আছে,এই কন্টেন্ট পড়ে তা জানতে পারলাম।কন্টেন্ট টি ঢাকাবাসীর জন্য খুবই উপকারি এবং পাশাপাশি যারা ঢাকার বাইরে আছি তাদের জন্যও। ঢাকা বাংলাদের রাজধানী এবং তা দুটি সিটি কর্পোরেশন এ বিভক্ত। কন্টেন্ট টিতে প্রত্যেক টা ওয়ার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছেন লেখক।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন এবং আমাদের মাঝে তা শেয়ার করেছেন।
এই কনটেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা
করা হয়েছে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল। যা ঢাকা বাসী, ঢাকার বাহিরে সবার জন্য খুবই উপকারী গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল ও গুরুত্বপূর্ন কনটেন্ট লিখার জন্য। আর্টিকেলটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী সবার জন্য খুব উপকারী হবে ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুটি সিটি কর্পোরেশনে এ বিভক্ত। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে অন্যতম।যারা ঢাকায় বসবাস করে তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবি মনে করি আমি, কেননা এখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এমন সুন্দর করে আর্টিকেল টি উপস্থপনা করার জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহের সম্পর্কে জেনে আমার জন্য অনেক সুবিধা হয়েছে। শহরের সুরক্ষা ও সেবা সম্পর্কে নিরাপত্তা এবং আইন ও বিধি অনুসরণের জন্য সুযোগ প্রদান করে। এছাড়াও, যে কোনও জরুরী পরিস্থিতিতে থানা অধিকারীদের সাথে যোগাযোগ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
এই কনটেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা
করা হয়েছে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যবহুল। যা ঢাকা বাসী, ঢাকার বাহিরে সবার জন্য খুবই উপকারী গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন তথ্যবহুল ও গুরুত্বপূর্ন কনটেন্ট লিখার জন্য। আর্টিকেলটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী সবার জন্য খুব উপকারী হবে ।
২০১১ সালে সংসদে বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের বিলুপ্তি ঘটে। ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয় থাকা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এই আর্টিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আন্ডারে ৫৪ টি ওয়ার্ড রয়েছে। এই প্রত্যেকটি ওয়ার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে অনেক তথ্য জানতে পারলাম। ঢাকাবাসী হিসেবে এই তথ্যগুলো আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ক্ষেত্রেই এই তথ্যগুলো প্রয়োজন হয়। তাই ধন্যবাদ জানাই আর্টিকেলের লেখককে সুন্দরভাবে সংক্ষেপে তথ্যবহুল আর্টিকেলটি লিখার জন্য।
এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উওর কর্পোরেশন সম্পর্কে বিশাল ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যা আমাদের জন্য অনেক জরুরি।এই কন্টেন্টটি পড়ে ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত ভাবে কোন থানা কত নাম্বার আসনের মধ্যে পড়েছে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেল টি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
এই তথ্যবহুল আর্টিকেলটি পড়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধিভুক্ত থানা সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম।
২০১১ সালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।
লেখকে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ এই তথ্যগুলো তুলে ধরার জন্য ।
২০১১ সালের পূ্র্ব পর্যন্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নামে একটি মাত্র স্বতন্ত্র কর্পোরেশন ছিল।পরর্বতীতে ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠিত হয়। যার মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত ।ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ডগুলির বিস্তারিত আর্টিকেলটির মধ্যে পাওয়া যাবে।
এই আর্টিকেল পড়ে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর ২টি বিভাগের ওয়ার্ড নং গুলো জানা গেলো। কোন ওয়ার্ড কোন থানায় অবস্থিত সেটাও জানতে পেরেছি। নিঃসন্দেহে এটি একটি উপকারি লিখা।
ঢাকা উত্তর সিটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যবহুল কনটেন্ট। এখান থেকে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন সকল জোন বা অঞ্চল সম্পর্কে ধারণা নিতে পারব। সচেতন নাগরিক হিসেবে এই তথ্যগুলো আমাদের প্রত্যেকের জেনে রাখা উচিত।
যারা রাজধানী ঢাকায় বসবাস করে তাদের জন্যই এই কনটেন্ট টি খুবইগুরুত্বপূর্ণ। কেননা এখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার আওতাধীন অঞ্চল বা জোন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।কখন, কোথায়, কার, কি প্রয়োজন হতে পারে তা আমরা কেউই আগে থেকে বলতে পারি না।এমন তথ্যবহুল আর্টিকেলের জন্য লেখক কে ধন্যবাদ।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগে ভাগ করে।১. ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ২. ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এটা ঢাকাবাসীর জন্য একটা দরকারি তথ্য। তেমনি ঢাকার বাইরের মানুষের দরকারি এবং কাজের তথ্য। ঢাকাবাসী এবং ঢাকার বাইরের মানুষ ঢাকা সম্পর্কে জানতে পারবে।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা দুটি সিটি কর্পোরেশনে এ বিভক্ত।২০১১ সালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। তন্মধ্যে – ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।শহরের সুরক্ষা ও সেবা সম্পর্কে নিরাপত্তা এবং আইন ও বিধি অনুসরণের জন্য সুযোগ প্রদান করে, তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহের সম্পর্কে জেনে আমার জন্য অনেক সুবিধা হয়েছে।
এমন তথ্যবহুল আর্টিকেল লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা আমাদের সচেতন নাগরিক হিসেবে জানা অনেক জরুরি, পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। এ কন্টেন্ট-এ লেখক খুবই সুন্দর ভাবে ঢাকা উত্তর সিটির থানা সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যা একজন নাগরিক হিসেবে সকলের জন্য জেনে রাখা উচিত…. ধন্যবাদ।
২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ সালের পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়। এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। এই কনটেন্টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।এই কনটেন্ট থেকে যারা ঢাকাতে বাস করেন এবং ঢাকার বাইরে যারা থাকেন তারা রাজধানী ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানা সমূহের সকল তথ্য বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে কনটেন্টি লেখার জন্যে।
কনটেন্টে একটি উপকারী কন্টেন্ট ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতায় অবস্থানরত থানা গুলো সম্পর্কে খুব সহজেই এ কনটেন্টের থেকে ধারণা পাওয়া সম্ভব
আমরা অনেকেই ঢাকায় বসবাস করলেও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত থানা গুলো নিয়ে সঠিক তথ্য জানি না। এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কতো নম্বর ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত সেগুলো ও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা ঢাকা বাসির জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
আসসালামু আলাইকুম,কনটেন্টটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়ে লেখা হয়েছে।কনটেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত সকল থাকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি পড়ে আমরা ঢাকাবাসী এবং ঢাকার বাহিরে বসবাসকারী সকলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানাগুলো সম্পর্কে নির্ভুল ও সঠিক তথ্য জানতে পারবো যা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।কনটেন্টটি আমাদের সকলের জন্য উপকারী।
আলহামদুলিল্লাহ।এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পেরেছি।
রাজধানী ঢাকায় অনেকবার যাওয়া হলেও এই কন্টেন্টের মাধ্যমে ঢাকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব হয়েছে।
লেখককে অনেক শুকরিয়া এই তথ্যবহুল লেখার জন্য।
এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি জানতে পেরেছি যে, ২০১১ সালের ১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল অনুমোদিত হয়েছিল এবং এর ফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়েছিল।এই আর্টিকেলটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং কোন থানা কতো নম্বর ওয়ার্ডের আওতাভুক্ত সেগুলো ও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা একজন নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন।
এই নিবন্ধনটি পরে জানতে পারলাম যে ,২০১১ সালে১৯শে নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) সংশোধনী বিল পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে দুটি আলাদা সিটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়. এখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই নিবন্ধন পরে আরও জানতে পারলাম, কোন কোন এলাকায় কোন কোন ওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত।
আলহামদুলিল্লাহ।এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পেরেছি।কনটেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত সকল থানা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এটি পড়ে আমরা সকলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থানাগুলো সম্পর্কে নির্ভুল ও সঠিক তথ্য জানতে পারি যা একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের জানা দরকার।
এই আর্টিকেল টিতে মূলত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে।যার মাধ্যমে আমরা উত্তর সিটি করপোরেশন বিষয় টি সম্পর্কে পূর্নাঙ্গ ধারণা লাভ করার সুযোগ পেলাম।তাছাড়া ও উত্তর সিটি কর্পোরেশন ওই শুধু না এর পাশাপাশি ঢাকার দুইটি সিটি কর্পোরেশন সম্পর্কে মুটামুটি জানার সুযোগ হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্ট টি লিখেছেন উনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যার মাধ্যমে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কয়টি থানা রয়েছে এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কয়টি থানা রয়েছে এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন কত সালে বিভক্ত হয়েছে এ বিষয়ে আমরা ধারণা পেয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটিতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ২ টি সেক্টরে কত সালে বিভক্ত হয়েছে এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের দায়িত্বে কতগুলো থানা রয়েছে সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।যা ঢাকাবাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
এত সুন্দরভাবে কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ, এই আর্টিকেলে আমরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেকটি থানা বা ওয়ার্ড
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছি।আমরা আরো জানতে পেরেছি কোন এলাকার কোন থানার মধ্যে পড়ে যা সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তাই আমি মনে করি এই আর্টিকেলটি সবার পড়া উচিত।
এটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীন সকল থানার তথ্যবহুল আলোচনা সমৃদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
Reply
এটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীন সকল থানার তথ্যবহুল আলোচনা সমৃদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
এটি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীন সকল থানার তথ্যবহুল আলোচনা সমৃদ্ধ একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।এই তথ্যগুলো সকলেরই জানা উচিত।
মাশাআল্লাহ! এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহন একটি কনটেন্ট। এর মাধ্যমে আমরা জানতে পারি ঢাকা সিটি করপোরেশন 2011 সালে কিভাবে বিভক্ত হয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের 54 টি থানা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
২০১১ সালের পাশের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়ে এটি দুটি ভাগে বিভক্ত হয় যার একটি হলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন অপরটি হল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সকল থানার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা ঢাকাবাসী এবং ঢাকা মুখী মানুষের জানা প্রয়োজন। এমন তথ্য বহুল আর্টিকেলের জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।