চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর- নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়। নতুনদের ধ্যান-ধারণা থাকে ইন্টারভিউ বোর্ডে হয়তো পড়াশুনা সম্পর্কিত প্রশ্ন বা যে পদে চাকরির আবেদন করেছেন সে সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে।
আসলে ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে। তবে প্রায় সকল চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যে পদ্ধতিগুলো বা কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দিতেও সহজ হয়ে যায়।তো চলুন চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করি।
চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল | চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রবেশের পূর্বে যে কাজগুলো করতে হবে-
ক) পদবী ভিত্তিক প্রফেশনাল সিভি তৈরী করতে হবে।
খ) চাকরির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (সিভি, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, অভিজ্ঞতা সনদ, প্রশিক্ষণ সনদ (যদি থাকে), জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি) সাথে নিয়ে যেতে হবে।
গ) ফরমাল/মার্জিত পোশাক পড়তে হবে।
ঘ) দাঁত পরিস্কার করতে হবে। মুখে দুর্গন্ধ থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ঙ) হাতে পায়ের নখ কাটতে হবে।
চ) চুল কেটে ছোট করতে হবে।
ছ) শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ থাকলে পারফিউম ব্যবহার করতে হবে।
জ) এক কথায় পরিপাটি হয়ে যেতে হবে।
ঝ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপস্থিত হতে হবে। ট্রাফিক জ্যাম বা অন্য কারণ দেখিয়ে দেরী করা যাবে না।
ঞ) ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রবেশের সময় ইন্টারভিউ গ্রহণকারীদের সঙ্গে সালাম বিনিময় করে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতে হবে।
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর-
প্রার্থীকে চাকরির ইন্টারভিউতে বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। প্রশ্ন যাই হোক, কোন অবস্থাতেই হতাশ বা ভীত হওয়া যাবে না। ইন্টারভিউতে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা জানা থাকলে, পূর্বেই তার উত্তর ঠিক করে ইন্টারভিউ গ্রহণকারীদের সামনে স্মার্টলী উপস্থাপন করা যায়। আজ আমরা এই আর্টিকেল থেকে কিছু কমন বা প্রচলিত চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব।
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর নিম্নরূপ-
আপনি নিজের সম্পর্কে কিছু বলুন (Say something about yourself)–
এই প্রশ্নটি কমন একটি প্রশ্ন। চাকরির প্রায় প্রতিটি সাক্ষাৎকারেই এই প্রশ্নটি করা হয়। এই প্রশ্নের মাধ্যমে প্রশ্নকারী দেখতে চান যে প্রার্থী নিজেকে কিভাবে উপস্থাপন করেন। এই প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে তারা প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করেন। সেজন্য প্রশ্নটির উত্তর দেবার জন্য আগে থেকেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ঠিক করে রাখুন। উত্তর দেবার জন্য আপনি বেশী সময় পাবেন না। তাই সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু পয়েন্ট এভাবে বলতে পারেন-
ক) প্রথমে নিজের নাম ও ঠিকানা বলুন।
খ) আপনি সর্বশেষ কোন্ ডিগ্রী অর্জন করেছেন এবং কোন্ বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ থেকে অর্জন করেছেন সে সম্পর্কে বলুন।
গ) বর্তমানে আপনি কি করছেন? নিজের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে বলুন।
ঘ) এই চাকরি সম্পর্কিত কোন অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা থাকলে সে সম্পর্কে কিছু বলতে পারেন।
ঙ) আপনার অর্জন সম্পর্কে কিছু বলতে পারেন।
আপনি এ চাকরি কেন করতে চান (Why do you want to do this job)?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অনেকেই বলে থাকেন- স্যার এই চাকরিটা আমার খুবই প্রয়োজন। ফ্যামিলী নিয়ে খুবই সমস্যার মধ্যে আছি ইত্যাদি ইত্যাদি। এই ধরণের কথা ইন্টারভিউ বোর্ডে কখনোই বলা যাবে না। এই উত্তরের মাধ্যমে আপনার অযোগ্যতা প্রকাশ পেতে পারে। নিজের চাহিদা বা দূর্বলতার কথা না বলে বরং এমন কিছু বলুন, যাতে করে তারা মনে করেন যে, আপনি এই চাকরির জন্য যোগ্য প্রার্থী। যেমন বলতে পারেন-
ক) চাকরির পদটি আমার কর্ম জীবনের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার সাথে সম্পর্কিত।
খ) উক্ত চাকরিতে যোগদান করলে আমি নিজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সততাকে কাজে লাগিয়ে কোম্পানীর উন্নতিকল্পে কাজ করার সুযোগ পাব।
গ) এখানে নতুন নতুন অনেক কিছু শিখতে পারবো।
ঘ) আশা করছি এখান থেকে অর্জিত অভিজ্ঞতা আমাকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়ক হবে।
আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন (What do you know about our organization?)
প্রতিটি কোম্পানিতে চাকরির সাক্ষাৎকারে সাধারণত এই প্রশ্নটি করা হয়। এর মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ জানতে চেষ্টা করেন আপনি এই চাকরির ব্যপারে কতটা আগ্রহী। কোম্পানী সম্পর্কে আপনি কতটুকু অবগত আছেন সেটা তারা জানার চেষ্টা করেন। এই প্রশ্নের উত্তর সহজভাবে দেওয়ার জন্য ইন্টারভিউতে আসার পূর্বে কোম্পানীর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে স্টাডি করে আসবেন। যেমন-
ক) কোম্পানী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কবে?
খ) কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা কে?
গ) কোম্পানীর বর্তমান মালিক/সিইও/চেয়ারম্যানের নাম কি?
ঘ) কি ধরণের প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের মূল কার্যক্রম কি?
ঙ) কোম্পানীর সুনাম অর্জনে কোন পুরস্কার পেয়েছে কি না?
চ) কোম্পানীর কতগুলো শাখা আছে এবং কোথায় কোথায় শাখা আছে?
এই চাকরির জন্য আপনি নিজেকে কেন যোগ্য মনে করেন (Why do you think you deserve this job)?
এই প্রশ্নের উত্তর খুবই ভেবে-চিন্তে সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলতে হবে। কারণ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন। নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে তাদের কাছে উপস্থাপন করার মুখ্যম সুযোগ। এটি চাকরি হওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিজের দক্ষতাকে তাদের সামনে এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যেন তারা বুঝতে পারেন আপনি আপনার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা দিয়ে কোম্পানীর উন্নতিকল্পে ভূমিকা রাখতে পারবেন। নিজেকে উপস্থাপন করতে পারেন এভাবে-
ক) আপনার এই পদে চাকরির পূর্ব অভিজ্ঞতা তুলে ধরুন। উক্ত পদে বর্তমান বা পূর্বের কোম্পানীতে কি কি দায়িত্ব পালন করেছেন এবং কত বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে তা সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরুন।
খ) কাজ সম্পর্কিত কিছু দক্ষতা তুলে ধরুন।
গ) পূর্বের কোম্পানীতে আপনি এই পদে কি কি দায়িত্ব পালন করেছেন তা বর্ণনা করুন।
ঘ) কঠোর পরিশ্রম এবং দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে পছন্দ করি।
ঙ) কাজের অধিক চাপ থাকলেও তা সহজভাবে হ্যান্ডেল করতে পারি।
চ) নতুনভাবে নতুন পরিবেশে কাজ করতে বা শিখতে স্বাচ্ছ্যন্দ বোধ করি।
ছ) বলুন নতুন কোম্পানী মানেই নতুন কিছু শিখার সুযোগ। এখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখতে বা অর্জন করতে চাই। নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে চাই। আর নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে তো অবশ্যই কোম্পানীর উন্নয়নের মাধ্যমেই করতে হবে। কোম্পানীর উন্নতিকল্পে অগ্রসর হতে না পারলে তো নিজেও অগ্রসর হতে পারব না ইত্যাদি।
এই চাকরি সম্পর্কে আপনি কিভাবে জেনেছেন (How do you know about this job)?
এই প্রশ্নটি করা হয় সাধারণত আপনার এই চাকরির ব্যাপারে কতটুকু আগ্রহ রয়েছে তা জানার জন্য। আপনি কোন উৎস থেকে এই চাকরির বিষয়ে জানতে পেরেছেন তা বলুন। তবে এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হলো-
ক) আপনি যে উৎস থেকে জানতে পেরেছেন প্রথমে সেটা বলুন।
খ) আপনি যে মাধ্যম থেকে জেনেছেন ধরুন আপনি আপনার কোন বন্ধুর মাধ্যমে জেনেছেন, জানার পরে আপনি অনলাইনে খুঁজে দেখবেন কোন্ কোন্ জব পোর্টালে বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়েছে এবং কোন কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সমস্ত তথ্য তাদের সামনে উপস্থাপন করুন। যেন তারা বুঝতে পারেন আপনি এই চাকরি বিষয়ে আগ্রহ সহকারে অনেক খোঁজ খবর নিয়েছেন।
গ) আপনি কোম্পানীর বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে পারেন।
বর্তমান চাকরি ছেড়ে এই কোম্পানীতে কেন আসতে চাচ্ছেন (Why do you want to leave your current job and come to this company)?
এটি খুবই জটিল এবং কঠিন প্রশ্ন। এই প্রশ্নের উত্তরে অনেক দূর্বল বিষয় থাকে। যে বিষয়গুলো বর্ণনা করলে আপনার সম্পর্কে প্রশ্নকারী নেতিবাচক ধারণা করতে পারেন। যেমন-
ক) আপনার কোন অপরাধের কারণে আপনাকে চাকরি থেকে বহিস্কার করা হয়েছে।
খ) অনেক দিন এই কোম্পানীতে চাকরি করছেন কিন্তু কোম্পানী ঠিকমত বেতন বাড়ায় না বা এখানে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টের সম্ভাবনা খুবই কম। এই উত্তরে প্রশ্নকারী মনে করবেন নিশ্চয় আপনার তেমন কোন যোগ্যতা নেই যার উপর ভিত্তি করে আপনার প্রমোশন বা বেতন বৃদ্ধি করা হবে।
গ) আপনি আপনার কাজে হয়তো দায়িত্বশীল না এটাও তারা মনে করতে পারেন।
এ প্রশ্নের উত্তর এভাবে বলা যেতে পারে-
ক) কোম্পানী আপনাকে ছেড়ে দেওয়ার পেছনে যদি আপনার কোন অপরাধ না থাকে তবে কি কারণে আপনাকে বাদ দেওয়া হয়েছে তা বর্ণনা করুন।
খ) বলুন আমি আপনাদের কোম্পানী সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়ে জানতে পেরেছি আপনাদের সমস্ত নিয়ম-কানুন খুবই ভালো। আমি মনে করি এখানে কাজ করে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করব।
গ) আমি নতুন পরিবেশে কাজ করতে ভালবাসি।
ঘ) আমি এখান থেকে আমার ক্যারিয়ারকে ডেভেলপ করতে চাই।
ঙ) আমার কাছে মনে হয়েছে পূর্বের কোম্পানী থেকে এই কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা খুবই ভালো। আপনার কাছে এই কোম্পানীকে কেন ভাল মনে হয়েছে সে সম্পর্কে আগে থেকেই কিছু পয়েন্ট ঠিক করে রাখুন এবং তাদের সামনে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন।
আপনার দূর্বল বিষয়গুলো কি কি (What are your weaknesses)?
ইন্টারভিউ বোর্ডে সকল প্রার্থীই তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, মেধা ইত্যাদি তুলে ধরার মাধ্যমে নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু সেখানে যদি নিজের দূর্বলতা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়, তার উত্তর দিতে কেমন অনুভূতি হয় তা একটু চিন্তা করলে সহজেই বুঝা যায়। এ প্রশ্নটি করার মাধ্যমে তারা আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানতে চান। যেমন-
ক) নিজের সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন বা কিরূপ ধারণ পোষণ করেন?
যে ব্যক্তি নিজের দক্ষতা ও দূর্বলতা সম্পর্কে ভালোভাবে জানে সে নিজেকে যে কোন জায়গায় সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারে। প্রতিকূল পরিবেশেও নিজেকে মানিয়ে চলতে পারে। কোন কোন বিষয়ে আপনার দক্ষতা আছে এবং কোথায় কোথায় আপনার দূর্বলতা রয়েছে সেটা আপনিই ভালো জানেন।
খ) আপনি সৎ ও সত্যবাদী কিনা?
নিয়োগকারীগণ সর্বদা সৎ ব্যক্তিকে তালাশ করে থাকেন। এ প্রশ্নের জবাবে আপনাকে অবশ্যই সততার পরিচয় দিতে হবে। আপনি যদি বলেন আমার কোন বিষয়ে দূর্বলতা নেই, তবে প্রশ্নকারী আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণ করতে পারেন। কারণ প্রত্যেকেরই কোথাও না কোথাও দূর্বলতা থাকে। তাই সৎ থাকার চেষ্টা করুন এবং প্রশ্নের উত্তরে সত্যতা নিশ্চিত করুন। কারণ সৎ ব্যক্তিত্ব কোম্পানীর অমূল্য সম্পদ। কোম্পানী নির্দ্বিধায় তার উপর ভরসা করতে পারে। কোম্পানীর উন্নয়নে এবং কোম্পানীকে টিকিয়ে রাখতে সৎ এবং পরিশ্রমীর গুরুত্ব অপরিসীম।
এই প্রশ্নের মাধ্যমে প্রশ্নকারী দেখতে চান আপনি সৎ কিনা। আপনার দোষ-ত্রুটি আপনি বুঝেন কিনা এবং তা স্বীকার করার সৎ সাহস আছে কিনা।
আপনার কি কি দূর্বলতা রয়েছে তা যদি এই চাকরির সাথে সম্পৃক্ততা না থাকে তাহলে তাদের সামনে অকপটে দূর্বলতার কিছু পয়েন্ট তুলে ধরুন। আর চাকরির সাথে সম্পর্কিত হলে তা স্মার্টলী এমনভাবে উত্তর দিন যেন মেজর কোন দূর্বলতা প্রকাশ না পায়। দূর্বলতার পয়েন্টগুলো বর্ণনা করার পর বলবেন- আমি এ দূর্বলতাগুলো দূর করার প্রাণ-পণ চেষ্টা করছি এবং ইতিমধ্যে কিছু কিছু সমস্যা দূর হয়েছে। আমি আশা করছি বাকি দূর্বলতাগুলো খুব শিঘ্রই কাটিয়ে উঠতে পারব।
প্রশ্নকারীরা এ ধরণের উত্তরে খুবই খুশী হন।
এই চাকরিতে আপনি কত বেতন প্রত্যাশা করেন (How much salary do you expect in this job)?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে সতর্কতার সাথে। উত্তর দেওয়ার পূর্বে কয়েকটি বিষয়ের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। যেমন-
ক) প্রতিটি কোম্পানীতে বেতনের একটি স্ট্যান্ডার্ড মান থাকে। আপনি যে পদে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন সেই পদ অনুযায়ী কোম্পানীর স্ট্যান্ডার্ড বেতন কত? ধরুন ৪০-৫০ হাজার টাকা। কিন্তু আপনি বেতন চাইলেন ২৫-৩০ হাজার টাকা অথবা ৬০-৭০ হাজার টাকা। আপনার চাওয়া যদি অনেক কম হয়ে যায় তবে তারা আপনাকে অযোগ্য মনে করতে পারেন এবং বেশী চাইলে তারা বুঝবেন আপনার চাহিদা অনেক বেশি।
খ) ইন্টারভিউ এর পূর্বে পদ অনুযায়ী কোম্পানীর স্ট্যান্ডার্ড বেতন সম্পর্কে স্টাডি করে যেতে হবে। যদি তা জানা সম্ভব না হয় তবে উক্ত পদে অন্যান্য কোম্পানীর স্ট্যান্ডার্ড বেতন কেমন তা জানার চেষ্টা করুন।
গ) বেতনের সংখ্যা বলার পূর্বে তাদের নিকট থেকে জেনে নিন বেতনের বাইরে কোম্পানীতে অন্যান্য কি কি সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
ঘ) বেতনের পরিমান যদি নির্ধারণ করতেই হয় তবে নির্দিষ্ট কোন পরিমান বলা যাবে না। এক্ষেত্রে একটি বেতন রেঞ্জ উল্লেখ করতে পারেন। ধরুন আপনি মনে মনে ঠিক করে রেখেছেন ৫০,০০০/- টাকা বেতন দিলে চাকরীতে যোগদান করবেন। এর নিচে হলে চাকরি করবেন না। তবে বেতনের রেঞ্জ উল্লেখ করতে হবে ৫০-৭০ হাজার টাকা। প্রশ্নকারী বুঝতে পারবেন আপনার সর্বনিম্ন চাহিদা ৫০,০০০/- টাকা।
ঙ) বেতনের পরিমান উল্লেখ করার পূর্বে খেয়াল রাখতে হবে তা যেন অতিরিক্ত বা অযৌক্তিক মনে না হয়।
চ) আপনি তাদেরকে প্রস্তাব দিতে পারেন বেতন আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা যেতে পারে।
এই পদে আপনাকেই কেন নেবো (Why should we take you in this position)?
এই প্রশ্নের উত্তর খুবই বিচক্ষণতার সাথে দিতে হবে। এই উত্তরটি যদি প্রশ্নকারীর পছন্দ হয় তবে আশা করা যায় চাকরিটা আপনি পেয়ে গেছেন। এই প্রশ্নের উত্তর প্রায় প্রত্যেকেই গতানুগতিক দিয়ে থাকেন। সকলেই শুধুমাত্র নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে তুলে ধরার চেষ্টা করেন। নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে অবশ্যই তুলে ধরতে হবে তবে একটু ভিন্নভাবে। প্রশ্নকারী এই প্রশ্নের মাধ্যমে যে বিষয়গুলো জানতে চান-
ক) আপনি নিজের প্রতি কতটা আত্মবিশ্বাসী।
খ) আপনি নিজেকে এই চাকরির জন্য উপযুক্ত মনে করেন কিনা।
গ) আপনি দক্ষ ও যোগ্য কিনা।
ঘ) আপনি নিজেকে কিভাবে উপস্থাপন করেন।
ঙ) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি তারা দেখতে চান তাহলো কোম্পানীর উন্নয়নে আপনি কি কি ভূমিকা পালন করবেন।
কিভাবে কাজের চাপ সামলাবেন (How to handle work stress)?
৫ বছর পর আপনি নিজেকে কোথায় দেখতে চান (Where do you want to see yourself after 5 years)?
এই প্রশ্নটির মাধ্যমে তারা কয়েকটি বিষয়ে জানতে চান তাহলো-
ক) নিজের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আপনার কতটুকু দূরদর্শিতা রয়েছে।
খ) নিজের ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য আপনার কোন কর্ম পরিকল্পনা আছে কিনা।
গ) ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টের জন্য আপনার আকাঙ্খা বা ইচ্ছা কতটুকু।
ঘ) আপনার লক্ষ্য কতটুকু বাস্তবসম্মত। এই চাকরির সাথে তা সম্পর্কিত কিনা।
ঙ) আপনি নিজের প্রতি কতটুকু আত্মবিশ্বাসী।
চ) আপনার লক্ষ্যমাত্রা কতটুকু? লক্ষ্য পূরণের জন্য আপনি পরিশ্রমী কিনা ইত্যাদি।
অনেকেই এ প্রশ্নের আশানুরূপ উত্তর দিতে পারেন না। একটু অপ্রস্তুত হয়ে যান। আমতা আমতা করে থাকেন। কেননা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তো আমরা কেউই অবগত নই। এটা প্রশ্নকারীরাও জানেন। তবুও তারা এ প্রশ্নটি করে জানতে চান আপনি কোম্পানী এবং নিজের উন্নয়নে কতটুকু ভূমিকা রাখতে পারেন। কেননা আপনি যদি আপনার মেধা, দক্ষতা, সততা ও শ্রম দিয়ে নিজের অবস্থান উপরের দিকে নিশ্চিত করতে পারেন তবে এর মাধ্যমে কোম্পানীও ব্যাপক লাভবান হবে। প্রতিটি কোম্পানীই এমন ব্যক্তিকে খুঁজে থাকেন, যিনি নিজের উন্নয়নের মাধ্যমে কোম্পানীর উন্নয়নকল্পেও প্রচেষ্টা করে থাকেন।
এ প্রশ্নের জবাবে যা বলতে পারেন-
ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত (Things to keep in mind when answering questions on the interview board)-
চিন্তা-ভাবনা করে প্রশ্নের উত্তর দিন-
কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হলে সাথে সাথেই উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। প্রশ্নটি মনোযোগ সহকারে শুনে একটু সময় নিয়ে ভেবে-চিন্তে উত্তর দিন। তবে মনে রাখবেন প্রশ্নের উত্তর দিতে খুব বেশী সময় নেওয়া উচিত নয়।
কথা বলার সময় প্রাঞ্জল ভাষা ব্যবহার করুন-
প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বা কথা বলার সময় প্রশ্নকারীর সাথে শুদ্ধ ও প্রাঞ্জল ভাষা ব্যবহার করুন। আঞ্চলিকতা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।
সংশ্লিষ্ট বিষয় ও প্রশ্নের উত্তর ব্যতিত কথা না বলা-
সাক্ষাতকারের সময় যতটুকু প্রশ্ন করা হয়েছে ততটুকুই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন। সংশ্লিষ্ট বিষয় ছাড়া অপ্রাসঙ্গিক কোন কথা বলা একেবারেই উচিত নয়। কোন বিষয়ে আপনাকে প্রশ্ন করার পর আপনি যে উত্তর দিচ্ছেন, সেটা প্রাসঙ্গিক কিনা সে বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা উচিত।
প্রাসঙ্গিক কিছু প্রশ্ন করুন-
কোম্পানী বা চাকরি সম্পর্কে সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীকে স্মার্টলী কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন। ফলে তারা বুঝবে প্রতিষ্ঠানটির প্রতি আপনার আগ্রহ রয়েছে।
নির্ধারিত দিনে সাক্ষাৎকার দিন-
সাক্ষাৎকারের নির্ধারিত দিন পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন না। এ কারণে নিয়োগদাতা আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণ করতে পারেন। তারা মনে করতে পারেন আপনি এ চাকরির বিষয়ে আন্তরিক নন। যদি নির্ধারিত দিনে ইন্টারভিউ না দেওয়ার সত্যিই কোন কারণ থাকে তবে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে দিন নির্ধারণ করুন।
সততা অবলম্বন করুন-
সিভিতে উল্লেখিত কোন বিষয়ে বা প্রশ্নকারীর কোন প্রশ্নের উত্তরে মিথ্যা বলবেন না। সত্য কথা বলুন। জিজ্ঞাসিত কোন বিষয় আপনার জানা না থাকলে বলুন এ বিষয়ে আমার কোন অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান নেই। তবে এটি শিখতে আমি আগ্রহী। আপনার সততা দেখে সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী সন্তুষ্ট হয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন। একটি বিষয় মনে রাখবেন সত্যর ফল সবসময়ই ভালো হয়।
শেষ কথা (The last word)
ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। আপনি উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন। এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আপনার মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আপনি নিজেকে কিভাবে কন্ট্রোল করেন এ বিষয়গুলো তারা খেয়াল করেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না। নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে। অর্থাৎ চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এমনভাবে দেওয়া উচিত যেন কোন অবস্থাতেই আপনার শারিরীক অঙ্গভঙ্গি এবং কথাবার্তার মধ্যে উগ্রতা বা বিরক্ত প্রকাশ না পায়। সরকারী-বেসরকারী চাকরির বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে ভিজিট করুন
কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়।উক্ত কন্টেন্টে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল,ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই যারা চাকরি প্রত্যাশি তাদের এই কনন্টেটি পড়া উচিৎ। কারন এখানে চাকরির ইনটার্ভিউ সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উওর তুলে ধরা হয়েছে।যা চাকরি প্রত্যাশিদের উপকারে আসবে।
চাকরির ইন্টারভিউ প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাইবোনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা শেষ করে একটি ভালো চাকরির প্রত্যাশা করে। কিন্তু সব চাকরির ইন্টারভিউ একরকম হয় না, প্রত্যেকটি চাকরির জন্য আলাদা আলাদা ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়।আর এই কনটেন্টিতে প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাই বোনদের জন্য সঠিক গাইডলাইনের ব্যবস্থা রয়েছে। যা থেকে আমরা সুষ্ঠু ধারণা পেতে পারি। তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ তিনি এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউ তে প্রশ্ন করা হয়। ইন্টারভিউ তে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে প্রার্থীর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। এই প্রশ্ন গুলোর মাধ্যমে প্রশ্ন কর্তা দেখতে চান প্রার্থী কিভাবে তা গ্রহন করে বা কন্ট্রোল করে। কনটেন্ট টি পড়লে চাকরির ইন্টারভিউ সম্পর্কিত তথ্য গুলো জানা যাবে।
চাকরীর ইন্টারভিউয়ে টিকতে হলে প্রয়োজন ভালোভাবে পূর্ব প্রস্তুতির। এই কন্টেন্টটিতে সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ।
এই কন্টেন্টটিতে সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ।
লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর জানা এবং চাকরি ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। এর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া একান্ত প্রয়োজন। উক্ত কনটেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
চাকরির ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। এর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া একান্ত প্রয়োজন। উক্ত কনটেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কন্টেন্টটিতে সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ।
Reply
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউর কৌশল জানা টা আমাদের খুবই প্রয়োজন। এই কনটেন্টিতে সুন্দর করে তুলে ধরেছেন চাকরি ইন্টারভিউ প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল। যা চাকরির প্রার্থীদের জন্য প্রয়োজন।
চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ হলো চাকরির ইন্টারভিউ। একজন চাকরি প্রার্থী সঠিক ও প্রাণবন্তভাবে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে পারলে। তার চাকরিটা পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়েযায়। একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এতো সুন্দরভাবে বুজিয়ে দেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ
“”পড়াশোনা শেষ করে সবাই একটা চাকরি চায়। “””কিন্তু চাকুরী পেতে হলে দিতে হয় নানান ধরনের ইন্টারভিউ। তাই চাকরি প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন এবং উত্তর জানা আবশ্যক।আর এই কনটেন্টটি পড়ে আপনারা ইন্টারভিউ এর সকল ধরনের প্রশ্ন এবং উত্তরের ধারণা নিতে পারবেন। আশা করি সকলে এটি পড়ে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
চাকরি মানে পরের অধিনে নিজের যোগ্যতাকে ফুটিয়ে তোলা। আর সেই যোগ্যতা তখন পরিস্ফুট হবে যখন আমি তাদের সেই ইন্টারভিউটি যথাযথ ভাবে দিতে পারব। আর চাকরির ইন্টারভিউয়ের প্রশ্ন – উত্তর এমনভাবে দেওয়া উচিত, যেন কোন অবস্থাতেই আমার শারিরীক অঙ্গভঙ্গি এবং কথাবার্তার মধ্যে বিরক্ত ও উচ্চ-বাচ্চতা প্রকাশ না পায়। তবেই না আমি আসল থেকে আসলতরো ব্যক্তিতে প্রতিষ্ঠিত হব ।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর জানা এবং চাকরি ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে গাইডলাইন গুলো দেওয়ার জন্য।
সবাই লেখাপড়া শেষে কোন না কোন চাকরির জন্য চেষ্টা করে থাকে । আর চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য কৌশল জানা টা খুবই প্রয়োজন।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউ তে প্রশ্ন করা হয়। এর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া একান্ত প্রয়োজন। তাই উক্ত কন্টেন্টে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল,ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
তাই চাকরির প্রস্তুতি নেয়ার প্রথমেই কৌশল গুলো পড়ে ভালভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা জেতে পারে ।
শিক্ষাজীবন শেষে সবারই উদ্দেশ্য থাকে ভালো একটি চাকরি আর এই চাকরিতে প্রবেশের আগে দিতে হয় ইন্টারভিউ। যেটির উপর নির্ভর করে চাকরি পাওয়া না পাওয়া।।তাই এই ইন্টারভিউ তে ভালো করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নোক্ত কন্টেন্টটিতে কিভাবে ইন্টারভিউতে ভালো করা যায় সেজন্য বেশ কয়েকটি টিপস শেয়ার করেছে যেটি অনুসরণ করলে ইন্টারভিউতে অবশ্যই সফল হওয়া যাবে।
চাকুরী পেতে হলে আগে ইন্টারভিউতে পাশ করা জরুরি। তাই, ইন্টারভিউতে পাশ করার কলাকৌশল জানতে হলে চাকরির প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে জানা জরুরি। একজন ইন্টারভিউয়ার তার চাকুরী প্রার্থির যাচাই-বাছাই এর জন্য নানাবিধ প্রশ্ন করে থাকেন। একটু কৌশলী হয়ে ইন্টারভিউতে প্রশ্নের উত্তর দিলে অনেকের থেকে এগিয়ে আসা সম্ভব। অনেক সময় একজন প্রার্থীর পার্সোনালিটি সম্পর্কে জানার জন্য বোর্ড আক্রমণাত্বক প্রশ্ন করে থাকেন। এসময় ধীর-স্থির হয়ে জবাব দেয়াটাই বুদ্ধিমান এর কাজ। উপরের আর্টিকেলটি পড়লে আমরা চাকরির ইন্টারভিউতে ইতিবাচক উত্তর দিতে পারবো বলে আমি মনে করি।
চাকরি নেওয়ার আগে ইন্টারভিউ দিতে হয় এটা কম বেশি সবাই জানে। তবে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য যেসব বিষয় গুলো জানা গুরুত্ব সেগুলো হয়তো অনেকেই জানেন না। কন্টেন্টটিতে সব কিছু সুন্দর ভাবে লিখে দিয়েছে কিভাবে ইন্টারভিউ দিতে হয় এবং কি কি প্রশ্ন করতে পারেন সেগুলো লেখা আছে।এর মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হবেন।
কোন চাকুরিতে যোগদান করার আগে ব্যাক্তিকে অবশ্যই আগে ইন্টারভিউ দিতে হয়,নিজের যোগ্যতাকে প্রমাণ করার জন্য। এর জন্য অনেক সময় প্রাথীরা নাভার্স হয়ে যায়,কোন ও দিক নিদর্শনা সঠিক ভাবে পায়না তাই এই কন্টেন্টটি একজন ইন্টারভিউ দাতা যিনি প্রফেশনাল সিভি তৈরি করা থেকে শুরু করে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় প্রাথীকে তা পয়েন্ট পয়েন্ট করে সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলা আছে,আমরা এভাবে যদি ইন্টারভিউ এ ফেস করি সুন্দর একটা প্লাটফর্ম থেকে যথাযথ জ্ঞান নিয়ে তাহলে আমাদের ইন্টারভিউটি কৃত পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে,এই কন্টেন্ট টি পড়ে আমি অনেক উপকার পেয়েছি।
Knowing how to interview for a job is crucial for us to do. In an interview, questions are tailored to the specific nature and rank of the company. Certain interview questions have the potential to elicit a negative response from the candidate. The interviewer uses these questions to gauge the candidate’s level of acceptance or control. You will be aware of the details regarding the job interview if you have read the text.
চাকরির ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি নিয়ে দেওয়া এই পরামর্শগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী। ইন্টারভিউ বোর্ডে নার্ভাস হওয়া স্বাভাবিক, বিশেষ করে নতুন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে। এই লেখায় ইন্টারভিউয়ের সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া হয়েছে, যা প্রার্থীদের জন্য বেশ উপকারী হবে। প্রশ্নের ধরণ ও উত্তরের কৌশল সম্পর্কে ভালোভাবে জানলে ইন্টারভিউতে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে এবং সঠিকভাবে উত্তর দেওয়ার দক্ষতাও উন্নত হবে। ইন্টারভিউ বোর্ডে শান্ত ও স্থির থেকে উত্তেজনাকে নিয়ন্ত্রণ করার উপর গুরুত্ব দেওয়াটাও একটি ভালো দিক। প্রার্থীদের উচিত এসব পরামর্শ মেনে ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া, যাতে তারা সফলভাবে তাদের পছন্দের চাকরিতে যোগদান করতে পারে।
ইন্টারভিউ যেকোনো চাকরিতে গ্রহণের প্রথম ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়
ইন্টারভিউ সংজ্ঞায়িত করা হয় যা চাকরির আবেদনকারীর বৈশিষ্ট্য এবং দক্ষতা সম্পর্কে জানতে সঞ্চালিত হয়।
আবেদনকারী অবশ্যই এই চাকরির জন্য তার উপযুক্ততা প্রমাণ করতে হবে । চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে জিজ্ঞাসা করা সবচেয়ে বিখ্যাত প্রশ্নগুলি কীভাবে উত্তর দিতে হবে তা এই কন্টেন্টে আমাদের ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে মনস্তাত্ত্বিক প্রস্তুতির সাথে সম্পর্কিত লেখক উল্লেখ করেছেন এই কন্টেন্টি পড়লে অনেক উপকারিত হওয়া যাবে ইনশাল্লাহ।
চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে জিজ্ঞাসা করা সবচেয়ে কমন প্রশ্ন গুলোর কীভাবে উত্তর দিতে হবে তা এই কনটেন্ট স্পষ্ট করে আলোচনা করা হয়েছে। চাকরি প্রত্যাশিত সকল ক্যান্ডিডেট এই কনটেন্টটি পড়ে খুবই উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে প্রতিটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করার জন্য।
একটি ভালো চাকরি পাওয়ার প্রত্যাশা থাকলে অবশ্যই ভালোভাবে নিজেকে গুছিয়ে ইন্টারভিউ দিতে হবে। এই আর্টিকেলটিতে চাকরির ইন্টারভিউ তে জিজ্ঞাসিত গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো প্রশ্ন এবং এর উত্তর নিয়ে চমৎকার আলোচনা করা হয়েছে। এই নিয়মগুলো মেনে চললে আশা করা যায় ইন্টারভিউ টি ভালোভাবে সম্পন্ন হবে।
পড়াশোনার কার্যক্রম শেষ করে প্রতিটি মানুষ চায় তার কর্মজীবনে প্রবেশ করতে।
তাই নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়। সেজন্য একটি ভালো চাকরি পাওয়ার প্রত্যাশা থাকলে অবশ্যই ভালোভাবে নিজেকে গুছিয়ে ইন্টারভিউ দিতে হবে।
-চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল |
-চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর।
-চাকরিতে কেনো আগ্রহী এবং কতটা যোগ্য সহ নানাবিধ প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে উক্ত কন্টেন্ট এ খুব ভালোভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যা একজন নতুন চাকরি প্রার্থী ছাড়াও পুরাতন চাকরি প্রার্থীদের আরো ভালোভাবে জানার মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে বলে আমি মনে করি।
মাশাহ আল্লাহ কন্টেন্ট,
সর্বপ্রথম লেখকের শুকরিয়া জানাই এরকম একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য,
চাকরির জন্য আবেদন করতে গেলে আমরা সবসময় ভয় পেয়ে যায় কি প্রশ্ন আসতে পারে সেই ভেবে,কন্টেন্টিতে যথোপযুক্ত ভাবে তা বর্ননা করা হয়েছে, তবুও কন্টেন্টটিতে কয়েকটি বিষয় খুব প্রাঞ্জল ভাবে তুলে ধরা হয়েছে! ইন্টারভিউয়ে নিজের পার্শোন্যালিটির আগে, সচেতনার সাথে তা উত্তর দিলে প্রশ্নকারীর কাছে অহংকারও প্রকাশ পাবে না,এবং নিজেকে অযোগ্য প্রমানও কীনা হবে নাহ!
এই কন্টেন্টির সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো ইন্টারভিউয়ে নেগেটিভ প্রশ্নের উত্তরে কিভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা হবে!একজন চাকরিপার্থীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট এটা!
ইন্টারভিউ! বলা হয়ে থাকে চাকরি-প্রত্যাশী এবং তার ড্রিম-জবের মাঝখানে অন্তরায় শুধুই তার সিভি এবং ইন্টারভিউ। এই দুইটি উতরে গেলেই মিলবে সোনার হরিণ। রকমভেদে এবং ফিল্ডভেদে বিভিন্ন জবের ইন্টারভিউয়ে বিভিন্নরকম প্রশ্ন করা হলেও কিছু বিষয় থাকে বলতে গেলে কমনই। উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক আলোচনা করেছেন এইরকম কিছু চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে।
অসাধারণ একটি কনটেন্ট। চাকরির ইন্টারভিউ মানেই মনের মধ্যে একটা ভীতি কাজ করে। কিছু কৌশল জানা থাকলে এই ভয়কে সহজেই জয় করা যায়। এই কন্টেন্টে এই বিষয়ের উপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ইন্টারভিউর আগে নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করতে হবে এবং কিছু কমন প্রশ্ন যা সাধারণত সব ইন্টারভিউতে করা হয় এই সব কিছু এখানে উল্লেখ আছে। শুধু তাইনা এই প্রশ্নগুলোর উত্তরগুলোও খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
ছাত্র জীবন শেষ করে প্রত্যেকে চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে হয়। ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য কিছু কৌশল জানা খুব প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানের ধরন এবং পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। উক্ত কনটেন্টি ছাত্র এবং চাকরির প্রত্যাশীদের জন্য খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।
উক্ত কন্টেন্টে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল,ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
ধন্যবাদ লেখককে।
আসসালামু আলাইকুম, চাকরির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ইন্টারভিউ। ইন্টারভিউয়ের সম্মুখীন হওয়াকে সবাই কম-বেশি ভয় পায়।তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে এ ভয় কিছুটা লাঘব হয়।উক্ত কন্টেন্ট এ চাকরি প্রার্থীদের জন্য কিছু প্রশ্ন, উত্তর, ও কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, বিশেষ নেগেটিভ প্রশ্নের উত্তর কিভাবে উপস্থাপন করতে হয় তা অত্যন্ত চমৎকার ভাবে উল্লেখ রয়েছে। আমি মনে করি এটা নতুন চাকরি প্রার্থী যারা ইন্টারভিউ এর সম্মুখীন হবেন,এবং আমাদের সবার জন্যই উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ। তাই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে নিচের⤵️ আর্টিকেলটি পড়তে পারেন-
চাকরিতে মেধা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ইন্টারভিউ,প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়।ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরনের পশ্ন করা হবে তা একান্তই নির্ভর করে নিয়োগকারী কতৃপক্ষের উপর।উক্ত কনটেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এই কন্টেন্টটিতে সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ।
চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ হলো চাকরির ইন্টারভিউ। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই।সেজন্য একটি ভালো চাকরি পাওয়ার প্রত্যাশা থাকলে অবশ্যই ভালোভাবে নিজেকে গুছিয়ে ইন্টারভিউ দিতে হবে। প্রশ্নের ধরণ ও উত্তরের কৌশল সম্পর্কে ভালোভাবে জানলে ইন্টারভিউতে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে এবং সঠিকভাবে উত্তর দেওয়ার দক্ষতাও উন্নত হবে।কন্টেন্টটিতে সব কিছু সুন্দর ভাবে লিখে দিয়েছে কিভাবে ইন্টারভিউ দিতে হয় এবং কি কি প্রশ্ন করতে পারেন সেগুলো আছে | যার ফলে অনেকেই উপকৃত হবেন।
এই কনটেনটিতে চাকরির ইন্টারভিউ কিভাবে দিতে হয় তার বিভিন্ন কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি চাকুরী প্রত্যাশীদের উপকারে আসবে।
চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল, ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে গঠনমুলক নির্দেশনা পাওয়া যাবে এই আর্টিকেলটিতে।
চাকরির ইন্টারভিউ আসলে খুবই হতাশার একটি বিষয়। কারণ ইন্টারভিউয়ের প্রশ্ন খুব জটিল ও কঠিন হয়। এইজন্য ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় আত্মবিশ্বাস ও নিজের মনোবল ঠিক রাখতে হবে। চাকরির প্রায় অধিকাংশ সাক্ষাৎকারে প্রশ্ন করা হয় যে আপনি নিজের সম্পর্কে কিছু কথা বলুন। এই সময় নিজের মনোবল ধরে রেখে নিজের সম্পর্কে সাজিয়ে কিছু কথা বলতে হবে। এক কথায় সম্পূর্ণ পরিপাটি হয়ে এবং সকল প্রস্তুতি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। যেন ইন্টারভিউ গ্রহণকারীদের তাকে দেখে বুদ্ধিমান মনে হয় হয়। ইন্টারভিউ গ্রহণকারীরা কোনো প্রশ্ন করলে হতাশ না হয়ে আত্মবিশ্বাসের সাথে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। আবার প্রাসঙ্গিক কিছু প্রশ্ন করতে হবে। যেমন- কোম্পানি কিংবা চাকরির সম্পর্কে সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীকে বুদ্ধিমত্তার সহিত কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা যায়,,যাতে তারা ভাবে,, এই চাকরিতে আপনার আগ্রহ আছে। প্রশ্নের উত্তর ব্যতীত অন্য কোনো বাড়তি কথা বাড়ানো উচিত নয়। সকল চাকরির ইন্টারভিউতে আমাদের এই কৌশল গুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে সেই কোম্পানি বা চাকরি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নিয়ে যেতে হবে ,,যাতে কোন প্রশ্ন করার সাথে সাথে উত্তর দেওয়া যায়। চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আমাদের কয়েকটি নিয়ম ভালোভাবে জেনে তারপর যেতে হবে। যেমন -নিজের দক্ষতা গুলো ইন্টারভিউ গ্রহণকারীদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা। তারা কোন প্রশ্ন করলে বিভ্রান্ত না হয়ে বিশ্বাসের সাথে, প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। দুর্বলতা ও হতাশা গুলো এড়িয়ে চলতে হবে। আবার ইন্টারভিউ বোর্ডে নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, মেধা ইত্যাদি তুলে ধরার মাধ্যমে নিজেকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা। ইন্টারভিউ গ্রহণকারীদের সাথে ভদ্র ও সহানুভূতিশীল আচরণ করা ,যাতে তাদের আপনার সকল ব্যবহার ভালো লাগে। এই কৌশল গুলো অবলম্বন করলে চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যাবে।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি প্রয়োজনীয় কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ইন্টারভিউ! বলা হয়ে থাকে চাকরি-প্রত্যাশী এবং তার ড্রিম-জবের মাঝখানে অন্তরায় শুধুই তার সিভি এবং ইন্টারভিউ। যে প্রশ্নটি সব ইন্টারভিউ বা ভাইভাতেই আপনাকে মোকাবিলা করতে হবে তা হল নিজের পরিচয় দিন।নিজের নাম, পড়াশুনা, পূর্ববর্তী কর্মস্থল বলার পাশাপাশি বলতে পারেন নিজের শখ, প্যাশন, বিভিন্ন স্কিল আর এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসের টুকিটাকি। উত্তর দেয়ার সময় ভেবে-চিন্তে নিজের গুণের কথা প্রকাশ করুন। যেমন: আমি যেকোনো কাজ নিখুঁতভাবে সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করি। পরিকল্পনার মাধ্যমে ধাপে ধাপে সামনে এগিয়ে কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো যে কোম্পানি সাধারণত এমন প্রার্থী খোঁজে যারা ৩ টি কাজ ভালোভাবে করতে পারে এবং সেগুলো হল আয় বাড়ানো, সময় বাঁচানো, ব্যয় কমানো।আপনার নিজস্ব যোগ্যতাগুলো নম্রভাবে ও সুচারুরূপে তুলে ধরবেন, কেননা এটাই পুরো ভাইভার ক্রিটিক্যাল মোমেন্ট।
আসসালামু আলাইকুম,
“চাকরির ইন্টারভিউ” চাকরি প্রত্যাশীদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই ধাপটি অত্যন্ত গুরুত্ব, বিবেচনা ও দৃঢ় মনোবলের সহিত অতিক্রম করতে হয়।অনেক চাকরি প্রার্থী চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে চিন্তিত ও ভীত হয়ে পড়েন। ‘চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর’ বিষয়ক এই আর্টিকেলটি বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক চাকরির ক্ষেত্রে চাকরি প্রার্থীদের জন্য দৃঢ় মনোবল ও আত্মবিশ্বাস যোগাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এবং যাবতীয় তথ্যাদিসহ নিয়মকানুন সম্পর্কে এই কন্টেন্টটি সম্যক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করবে, ইনশাআল্লাহ।
যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি নিতে হলে ইন্টারভিউ দিতে হবে।ইন্টারভিউ ব্যতীত কোন প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে যোগদান করা সম্ভব নয়।প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে নানা রকম প্রশ্ন করা হয়।সব প্রতিষ্ঠানের প্রশ্ন ধরন এক রকম না হলেও কিছু কমন প্রশ্ন সকল ধরনের প্রতিষ্ঠানে করে থাকেন।এই সকল কমন প্রশ্ন ও এর উত্তর কিভাবে দেওয়া যাবে তা সুন্দরভাবে কনটেন্টটিতে
উপস্থাপনা করা হয়েছে এবং চাকরিতে ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল ও বর্ণনা করা হয়েছে। আশা করি কনটেন্টটি পরে সবাই উপকৃত হবেন।
ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে। তবে প্রায় সকল চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যে পদ্ধতিগুলো বা কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দিতেও সহজ হয়ে যায়। চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে জানতে এই কন্টেনটি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউ তে প্রশ্ন করা হয়। ইন্টারভিউ তে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে প্রার্থীর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে।যাবতীয় তথ্যাদিসহ নিয়মকানুন সম্পর্কে এই কন্টেন্টটি সম্যক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করবে, ইনশাআল্লাহ।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীর যোগ্যতা যাচাই করা হয়। নতুন চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Knowing interview techniques is very important for any job. This content beautifully highlights some of the essential job interview techniques. Which is required for job candidates.
পড়াশোনা শেষ করতে না করতেই চাকরির যুদ্ধে নেমে যেতে হয়। জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় চাকরির সুযোগ অনেক কম থাকে। এই প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুতি নিতে নিঃসন্দেহে সাহায্য করবে এই কনটেন্ট। একটা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে কি কি প্রশ্ন হতে পারে এবং তার উত্তর কেমন দেওয়া উচিত সব বিস্তারিত বলা হয়েছে। এমন সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেখা গুলো সত্যিই অনেক কার্যকরী বলে মনে করি আমি।
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউর কৌশল জানা টা আমাদের খুবই প্রয়োজন। এই কনটেন্টিতে সুন্দর করে তুলে ধরেছেন চাকরি ইন্টারভিউ প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল। যা চাকরির প্রার্থীদের জন্য প্রয়োজন।
ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর জানা এবং চাকরি ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক।নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না।এই কন্টেন্টটি আমার জন্য অনেক উপকারী ছিলো। এখানে ইন্টারভিউয়ের বিভিন্ন কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এরকম একটি কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য।চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এমনভাবে দেওয়া উচিত যেন কোন অবস্থাতেই আপনার শারিরীক অঙ্গভঙ্গি এবং কথাবার্তার মধ্যে উগ্রতা বা বিরক্ত প্রকাশ না পায়।
চাকরি প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ কমন বিষয়। নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য
ইন্টারভিউ একটি ভয়ের বিষয়। এই কনটেন্ট ইন্টারভিউ এর ধরন বিভিন্ন কৌশল তুলে ধরা হয়েছে।নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য তাই এই কনটেন্ট পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে সাফল্য পাওয়ার অন্যতম পূর্বশর্ত হলো একটি সফল ইন্টারভিউ। নতুনদের জন্য আরও বেশি আতংকের বিষয় হচ্ছে এই ইইন্টারভিউ। তাই আগেই চাকরির পদ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে তার সাথে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতা মিলিয়ে নিতে হবে। এর মাধ্যমে আমরা ওই পদে কাজ করার জন্য কতটুকু প্রস্তুত সে সম্পর্কে ধারণা পাবো। ফলে ইন্টারভিউ বোর্ডে নিজেকে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরা আমাদের জন্য সহজ হবে। কন্টেন্টিতে ইন্টারভিউ এর বিভিন্ন ধরন ও কৌশল বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা বিশেষ করে নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য বেশি উপকারী হবে।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ, প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়, এই কন্টেন্টটিতে সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ।
আমি মনেকরি ইন্টারভিউ সম্পর্কিত আর্টিকেলটি পড়ে একজন চাকরিপ্রার্থীর ইন্টারভিউ নিয়ে যে ভয়, চিন্তা থাকে তা দূর হয়ে যাবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি তুলে ধরার জন্য।
চাকরি প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ একটা কমন বিষয়। নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য
ইন্টারভিউ একটি ভয়ের বিষয়। ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীর যোগ্যতা যাচাই করা হয়।চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল, ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে গঠনমুলক নির্দেশনা পাওয়া যাবে এই আর্টিকেলটিতে। ধন্যবাদ লেখককে।
কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির সোপান হচ্ছে ইন্টারভিউ। ইন্টারভিউতে কেমন করে নিজেকে প্রেজেন্ট করবেন করবেন সেটার ধারনা থাকলে আপনি চাকরির জন্য বিবেচিত হতে পারবেন। উক্ত আর্টিকেল টি থেকে একজন নতুন বা পুরাতন যেকোন চাকরিজীবী নিজেকে কিভাবে তৈরি করবেন তার সকল তথ্য পাবেন, এই আর্টিকেল টি সকলের জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখার জন্য।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রার্থীর এ সম্পর্কে জানা,পূর্ব প্রস্তুতি,সঠিক গাইডলাইনের প্রয়োজন।যেমন-ফরমালিটি কেমন হওয়া উচিত, কেমন প্রশ্ন আসতে পারে,প্রতিকূল পরিস্থিতি হলেও কিভাবে সামলে নিবে ইত্যাদি।এই কনটেন্টে এসম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
মাশাল্লাহ…..
অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য। যে কোন চাকরির জন্য ইন্টারভিউ একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই ধাপ সর্তকতা ও সুন্দর ভাবে অতিক্রম করতে পারলে তার জন্য চাকরি নিশ্চিত। আর্টিকেলটিতে চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দেয়ার সকল ধরনের প্রশ্নোত্তর এবং নিয়ম গুলো সুন্দর ও সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে জাযাকাল্লাহু খইরন গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল এত চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউ তে প্রশ্ন করা হয়। এই প্রশ্ন গুলোর মাধ্যমে প্রশ্ন কর্তা দেখতে চান প্রার্থী কিভাবে তা গ্রহন করে বা কন্ট্রোল করে। এই কনটেন্ট টি পড়লে চাকরির ইন্টারভিউ সম্পর্কিত তথ্য গুলো জানা যাবে। এবং লেখক কে ধন্যবাদ
চাকরি ইন্টারভিউ সম্পর্কে এত সুন্দর কনটেন্টটি দেওয়ার জন্য।
আমরা জানি বাংলাদেশে নিয়মিত শিক্ষিত বেকারের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার পূর্বেই ইন্টারভিউ বা ভাইভার সম্মুখীন হতে হয়। লেখাপড়ার পাশাপাশি আমাদের দেশে বাস্তবমুখী শিক্ষা না থাকায় প্রথমত ইন্টারভিউতে অধিকাংশ চাকরি প্রার্থী নার্ভাস হয়ে যায় ফলে সহজ প্রশ্নের উত্তর গুলো এলোমেলো হয়ে যায়। এজন্য একজন চাকরি প্রার্থী কে চাকরির পূর্বেই নিজের যোগ্যতা অর্জন করা উচিত যেমন কম্পিউটার শিক্ষা, ইংরেজি ভাষায় কথা বলা, আইটি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা ইত্যাদি। নিজের কাজের উপর আত্নবিশ্বাসী থাকলে যে কোন ধরনের ইন্টারভিউ ফেইস করা সহজ হয় এবং যে কোন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সহজ হয়। চাকরি প্রার্থীকে নিজের যোগ্যতা প্রমান করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই তার জন্য চাকরি পাওয়া নিশ্চিত হয়ে যায়।এজন্য প্রত্যেক চাকরি প্রার্থীকে নিজ নিজ যোগ্যতা ও নিজেকে স্মার্টলি প্রেজেন্ট করাটা একান্ত জরুরি।
চাকরির কথা ভাবলেই আমাদের সবার প্রথমেই যে বিষয়টি মাথায় আসে তা হল চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়। তাই চাকরির প্রশ্ন ও উত্তর জানা এবং চাকরি ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরির প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। যা উক্ত কনটেন্টটিতে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।এজন্য লেখক কে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
যারা চাকরীর ইন্টারভিউ নিয়ে টেনশনে থাকেন এই আর্টিকেল টি তাদের জন্য খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনীয়। এখানে ইন্টারভিউ এর কিছু কমন প্রশ্ন তুলে ধরা হয়েছে।সাধারণত মানুষ সহজ প্রশ্নেই বেশি ঘাবড়ে যায়।আমি নিজেও অনেক কিছু শিখলাম।লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে কমন বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য।
একটি চাকরি পাওয়ার জন্য একটি ভালো ইন্টারভিউ দেওয়া খুবই জরুরি। যে কোনো চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে নিজেকে তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যে কোন চাকরি পাওয়ার আগে আমাদের প্রথমে সম্মুখীন হতে হয় ইন্টারভিউর।চাকরির পাওয়ার জন্য একটি ভালো ইন্টারভিউ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই যেকোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্টি নতুন চাকরিপার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক। এই কন্টেন্টিতে ইন্টারভিউর বিভিন্ন কৌশল ধাপে ধাপে বিস্তারিতভাবে খুবিই সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা চাকরি প্রত্যাশীদের ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে একবার এই কন্টেন্টি পড়া উচিত, তাতে আপনার ইন্টারভিউ দেওয়া খুবই সহজ হবে, আশাকরি কন্টেন্টি পড়ে উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপনার জন্য।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে নিজেকে তৈরি করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল জান দরকার। এই কনটেন্টটি তে সঠিক গাইডলাইন দেওয়া আছে যা চাকরির প্রত্যাশীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ
চাকরি প্রাপ্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে ইন্টারভিউ। যার ইন্টারভিউ যত ভালো হবে তার চাকরি পাওয়ার % হার তত বাড়বে।উপরের কনটেন্টিতে ইন্টারভিউ সুন্দর ও সূক্ষ্ম করার কিছু বিষয়বস্তু ও কলাকৌশল সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে। যা নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই প্রয়োজন।
আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারভিউ দিয়ে থাকি। চাকরি ক্ষেত্রে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কিছু নিয়ম নীতি না জানার কারণে ইন্টারভিউতে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হতে ব্যর্থ হয়। একজন চাকরিপ্রার্থীকে ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে কি ধরনের নিয়ম নীতি অনুসরণ করতে হবে তা জানার জন্য এই কনটেন্টটি পড়া খুবই জরুরী।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই চাকরির ইন্টারভিউর প্রশ্ন, উত্তর এবং কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক।
চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যায়।সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। তবে সকল চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যে পদ্ধতিগুলো বা কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় এবং প্রশ্নের উত্তর দিতেও সহজ হয়ে যায়।এই লিখাটিতে চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে যা পড়ে চাকুরী প্রত্যাশীদের অনেক উপকার হবে।
শিক্ষাজীবন শেষ করে কম বেশি সবারই ইচ্ছা থাকে একটি ভালো চাকরির। কিন্তু আমরা সবাই জানি যেকোনো চাকরিতে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই ইন্টারভিউয়ের সম্মুখীন হতে হয় । কিন্তু আমরা অনেকে জানিনা ইন্টারভিউতে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়। যার ফলে আমাদের অনেকের যোগ্যতা থাকা সত্বেও চাকরি পেতে কষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু এই কনটেন্টে ইন্টারভিউ প্রস্তুতি, সাধারণ প্রশ্ন এবং সাংগঠনিক গবেষণার মতো বিষয়গুলি কভার করার জন্য মূল্যবান নির্দেশিকা প্রদান করা হয়েছে, যা একজন চাকরি প্রার্থীদের জন্য জানা জরুরি। লেখককে ধন্যবাদ এমন সুন্দরভাবে গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য ।
ইন্টারভিউ বোর্ড নিয়ে দুশ্চিন্তা করেন না এরকম মানুষ খুব কম ই আছে।আমার তো ইন্টারভিউ বোর্ড এ যাওয়ার আগে হাত পা কাপে! কিছু প্রশ্ন আছে যেগুলা খুব সাধারণ, সবার ক্ষেত্রেই করে থাকে ইন্টারভিউ তে।সেরকম বেশ কিছু প্রশ্ন আর কিভাবে ঝটপট তার উত্তর দিবেন সেগুলো যদি আগে থেকেই গোছানো থাকে তাহলে আপনাকে হঠাৎ করে বিপদে পড়তে হবে না। বেশ কিছু প্রশ্ন যার উত্তর আপনার জানা নেই সেই পরিস্থিতিতে কি করবেন সেই উপায় যদি জানা থাকে তবে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পারবেন সহজেই।এই কন্টেন্ট টি আমার অনেক ভালো লেগেছে।যারা চাকরি প্রত্যাশী তাদের জন্য খুব সুন্দর একটা কন্টেন্ট।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের চাকরি পাওয়া একটি সোনার হরিণের মত তাই এই সময় সঠিক ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে না পারলে আপনি ভালো মানের কোন চাকরি পাবেন না। নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করার আগে অবশ্যই আমাদেরকে ইন্টারভিউ দিতে হয় ইন্টারভিউ বোর্ডে যদি আপনি সঠিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারেন বা ভয় পান তাহলে আপনার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। ইন্টারভিউ বোর্ডে আপনাকে কমন কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হয় যা আমাদের জানা দরকার।
শিক্ষা জীবনের শেষে সকলের ই প্রত্যাশা থাকে একটি ভালো চাকরি। আর সে ক্ষেত্রে চাকরির ইন্টারভিউ একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ইন্টারভিউ প্রস্তুতি, সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর এবং কৌশল, নিয়ম নীতি সম্পর্কে কন্টেন্ট টিতে বিস্তারিত আলোচনা করায় চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য খুবই উপকারী হবে আশা করি
ইন্টারভিউ কে আমরা মৌখিক পরীক্ষা ও বলে থাকি। সব ধরনের চাকুরীর ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ হওয়ার পরই রেজাল্ট প্রকাশিত হয়।তাই এই ইন্টারভিউ এর উপর যেকোন বেকার যুবক যুবতীর ভাগ্য নির্ধারিত হয়।স্বাভাবিক ভাবেই তাই ইন্টারভিউতে কি কি প্রশ্ন করা হবে, কি উত্তর দিবো এইসব নিয়ে প্রার্থী খুবই চিন্তিত থাকে। এই কন্টেন্টটিতে সবকিছু নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সুন্দরভাবে। উল্লেখিত বিষয়গুলো যদি যেকোন প্রার্থী গুছিয়ে বোর্ড এ যায় তাহলে সে একেবারেই নিশ্চিত হতে পারবে চাকুরী নিয়ে।সো প্রার্থীদের উচিত,পরিচ্ছন্ন হয়ে পর্যাপ্ত ধারনা ও নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত হয়ে সুন্দর ও সাবলীলভাবে ইন্টারভিউ দেওয়া।
কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। কারন অনেক সময় এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আমাদের মনে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় । কিন্তু এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আমাদের মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তাই ইন্টারভিউ বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত না হয়ে কিভাবে নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হয় তা নিচের কন্টেন্ট টিতে খুবি সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আশা করছি সবাই উপকৃত হবে ইনশাল্লাহ।
যেকোনো চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই ইন্টারভিউর প্রশ্ন ও উত্তর ভালো ভাবে জানা ও কৌশল জানা প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক, ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে প্রার্থীর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে, একজন চাকরি প্রার্থী সঠিক ও প্রাণবন্ত ভাবে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে পারলে তার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, ইন্টারভিউর প্রশ্ন উত্তর এমনভাবে দেওয়া উচিত যেন কোন অবস্থাতেই শারীরিক অঙ্গভঙ্গি এবং কথাবার্তায় মধ্যে বিরক্ত ও উচ্চবাচ্যতা প্রকাশ না পায়, একটু কৌশলী হয়ে ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর দিলে অনেকের থেকে এগিয়ে থাকা সম্ভব, স্থির হয়ে জবাব দেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ, এই সময় নিজের মনোবল ধরে রেখে নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু বলতে হবে, এবং সকল প্রস্তুতি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে, প্রশ্নের উত্তর ব্যতীত কোন কথা বলা বা বাড়ানো উচিত নয়, লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি তুলে ধরার জন্য, যা নতুনদের জন্য অনেক উপকারী হবে|
চাকরি প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। চাকরি পাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইন্টারভিউ। ইন্টারভিউয়ে যাওয়ার আগে কিছু প্রস্তুতি নিতে হয় যা এই কনটেন্টটিতে সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।যেটা সবার জানা জরুরি। আবার ইন্টারভিউয়ের মধ্যে এমন কিছু প্রশ্ন করা হতে পারে যেটা আমাদের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এ অবস্থাতে রাগান্বিত না হয়ে সুন্দরভাবে উত্তর দিলে পরিক্ষক খুশি হবেন। যা এই কনটেন্টে তুলে ধরা হয়েছে।অসংখ্য ধন্যবাদ এই কনটেন্টের লেখককে এরকম সুন্দর একটা কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। যার মাধ্যমে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম।আশা করি এর মাধ্যমে অন্যরাও উপকৃত হবেন।
নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাকরি গুরুত্ব অপারেশন।আমরা অনেকেই চাকরি ইন্টারভিউ দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। চাকরির ইন্টারভিউ প্রধানের ক্ষেত্রে আমরা কিছু বিশেষ প্রশ্ন সম্মুখীন হয়ে থাকে।আর সে প্রশ্নের উত্তরগুলো সঠিক উপায়ে দেয়ার কিছুকৌশল আজকে আমরা এর মাধ্যমে শিখতে পারলাম। ভবিষ্যতে এটি চাকরির ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে বিরাট বড় অবদান রাখবে।
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে প্রথমে তার পূর্বে নিয়োগকারীকে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ধারণা নিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবি অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির ক্ষেত্রে একই রকম হয় না। নতুনদের ধ্যান-ধারণা থাকে ইন্টারভিউ বোর্ডে হয়তো পড়াশুনা সম্পর্কিত প্রশ্ন বা যে পদে চাকরির আবেদন করেছেন তা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়। ইন্টারভিউতে কি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে তা নিয়োগকারীর উপর নির্ভর করে। তবে প্রায় সকল ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।
এই কনটেন্টটি-তে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল বা ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রবেশের পূর্বে যে কাজগুলো করতে হবে তা সম্পর্কে বিশ্নেষণ করা হয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম ,,
প্রথমেই এই কনটেন্টটি যিনি লিখেছেন তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। কারণ চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী হবে। প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য ইন্টারভিউ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । তাই ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার পূর্ব এ যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে যাওয়া যায় তাহলে আমার মনে হয় প্রত্যেক ইন্টারভিউয়ার -দের জন্য অনেক ভালো হয়।
চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ হলো চাকরির ইন্টারভিউ।আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চাকরিতে ইন্টারভিউ দিয়ে থাকি।কিন্তুু কিছু নিয়ম নীতি না জানার কারণে ইন্টারভিউতে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হতে আমরা ব্যর্থ হই।যারা চাকরীর ইন্টারভিউ নিয়ে টেনশনে থাকেন এই আর্টিকেল টি তাদের জন্য খুবই উপকারী এবং প্রয়োজনীয়।
কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়।যেকোনো চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই ইন্টারভিউর প্রশ্ন ও উত্তর ভালো ভাবে জানা ও কৌশল জানা প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক, ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে প্রার্থীর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে, একজন চাকরি প্রার্থী সঠিক ও প্রাণবন্ত ভাবে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে পারলে তার চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারভিউ দিয়ে থাকি। চাকরি ক্ষেত্রে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কিছু নিয়ম নীতি না জানার কারণে ইন্টারভিউতে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হতে ব্যর্থ হয়।একটু কৌশলী হয়ে ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর দিলে অনেকের থেকে এগিয়ে থাকা সম্ভব, স্থির হয়ে জবাব দেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ, এই সময় নিজের মনোবল ধরে রেখে নিজের সম্পর্কে গুছিয়ে কিছু বলতে হবে, এবং সকল প্রস্তুতি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে, প্রশ্নের উত্তর ব্যতীত কোন কথা বলা বা বাড়ানো উচিত নয়, লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি তুলে ধরার জন্য, যা নতুনদের জন্য অনেক উপকারী হবে।
অনেক দিন ধরেই একটা ভালো কন্টেন্ট খুজছিলাম ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন উত্তরের।
এত্ত সুন্দর করে পাবো ভাবিনি।
সত্যিই অনেক উপকার হলো। ধন্যবাদ
একটি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ।অনেকক্ষেত্রে শুধু এ ধাপটিতে বিভিন্ন ভুল ত্রুটির কারনে একটি মূল্যবান চাকরি মানুষের হাতছাড়া হয়ে যায়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে আমাদের আরও যত্নশীল হওয়া উচিত। কন্টেন্টটিতে এবিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যেমন -ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রবেশের আগে করনীয় কাজ,প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কৌশল, কোন প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগে করনীয়,ইন্টারভিউ বোর্ডে করা ভুল সমূহ, একটি সফল ইন্টারভিউ কিভাবে দিতে হবে ইত্যাদি। তাই এ কন্টেন্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লে সফল ভাবে ইন্টারভিউ দেয়ার জন্য অনেক উপকার হবে বলে আমি মনে করি।
চাকরী প্রার্থীদের জন্য খুবই শিক্ষনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। লেখক অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ । চাকরি করতে হলে সবাইকে এই ধাপ অতিক্রম করতে হয়। ইন্টারভিউ এ প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবি অনুযায়ী প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয় । কিন্তু প্রায় সকল ধরনের ইন্টারভিউ এ কিছু কমন প্রশ্নও জিজ্ঞাসা করা হয়ে থাকে । ইন্টারভিউ এ শুধু পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা নয় মানসিক সক্ষমতার দিকও যাচাই করা হয় । তাই এর জন্য ভালো করে প্রস্তুতি নেয়া জরুরি । এর জন্য অবশ্যই উক্ত কনটেন্টটি খুবই ফলপ্রসূ । সত্যিই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট ।
চাকরির জন্য ইন্টারভিউ এর জন্য প্রস্তুতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিয়ে থাকি। উপরের কন্টেন্টটি পড়ে ইন্টারভিউ সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে পারি। লেখককে ধন্যবাদ এত উপকরী একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই।
এই কন্টেটিতে চাকরির ইন্টারভিউয়ের কৌশল সহজভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যা সকল চাকরির
প্রার্থীর জন্য উপকৃত।
চাকরির ইন্টারভিউ মানেই যেন এক ভীতিকর পরিস্থিতি। নার্ভাসনেস ও হতাশায় না ভুগে উপরের কন্টেন্টটি ফলো করলে আশা করি কনফিডেন্স ফিরে পাবেন।
কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। কারন অনেক সময় এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আমাদের মনে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় । কিন্তু এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আমাদের মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তাই ইন্টারভিউ বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত না হয়ে কিভাবে নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হয় তা নিচের কন্টেন্ট টিতে খুবি সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আশা করছি সবাই উপকৃত হবে ইনশাল্লাহ।
“At the end of their educational journey, everyone worries about their future career prospects. In order to stay competitive in the job market, it’s necessary to be well-prepared. Certain skills are essential for landing a job, and following them can boost a candidate’s confidence and increase their chances of success. To learn more about the key skills required to secure a job and improve career prospects, the following article is highly informative and effective.”
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের চাকরি পাওয়া একটি সোনার হরিণের মত তাই এই সময় সঠিক ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে না পারলে আপনি ভালো মানের কোন চাকরি পাবেন না। নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করার আগে অবশ্যই আমাদেরকে ইন্টারভিউ দিতে হয় ,অনেকক্ষেত্রে শুধু এ ধাপটিতে বিভিন্ন ভুল ত্রুটির কারনে একটি মূল্যবান চাকরি মানুষের হাতছাড়া হয়ে যায়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে আমাদের আরও যত্নশীল হওয়া উচিত। কন্টেন্টটিতে এবিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।আশা করছি সবাই উপকৃত হবে ইনশাল্লাহ।
যেকোনো যায়গায় চাকরি করার আগে ইন্টারভিউ দিতে হয়। ইন্টারভিউ নেয়ার মূল কারণ হলো কতৃপক্ষ যাচাই করেন আপনার ভিতরে কনফিডেন্ট কেমন। ইন্টারভিউ বোর্ডে কনফিডেন্ট থাকাটা খুব জরুরি সাথে উপস্থিত বুদ্ধি।এই আর্টিকেল এ ইন্টারভিউ বোর্ডের কিছু বেসিক প্রশ্ন উত্তর দেয়া হয়েছে যা খুব উপকারী। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
ইন্টারভিউ হচ্ছে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ। ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর পর্বটা সুন্দরভাবে এবং স্বাচ্ছন্দ্যভাবে দেওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা ছাড়াও রয়েছে ইন্টারভিউর পূর্বে নিজেকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য প্রস্তুত করা।
চাকুরি প্রত্যাশীরা এই কনটেন্টি অবশ্যই পড়া উচিত। এই কনটেন্টটি পড়লে সফলভাবে একটা ইন্টারভিউ এর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে নেয়া যাবে।
চাকরীর ইন্টারভিউয়ে টিকতে হলে প্রয়োজন ভালোভাবে পূর্ব প্রস্তুতির।যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্ত্বপূর্ণ।লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।
🌟অসাধারণ লেখা! চাকরির ইন্টারভিউ সফল করার সেরা টিপস ও প্রশ্ন-উত্তর গাইড 🌟
📝এই লেখাটি চাকরির ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি ও দক্ষতা বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত কার্যকর একটি গাইড।✨লেখক অত্যন্ত সুচিন্তিতভাবে চাকরির ইন্টারভিউ সম্পর্কিত প্রতিটি ধাপে ধাপে অত্যন্ত বিস্তারিত ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করেছেন,যা শুধুমাত্র নবীন প্রার্থীদের জন্য নয়, বরং সকল চাকরিপ্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত কার্যকর💼💡।
✍️ লেখকের বিশ্লেষণ, প্রশ্ন ও উত্তরের কৌশল সত্যিই প্রশংসার যোগ্য।
📌 মূল পয়েন্টগুলো সংক্ষেপে:
প্রশ্ন ও উত্তর: সাধারণ ইন্টারভিউ প্রশ্ন ও কৌশলগুলি দারুণভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। 🗣️
ইন্টারভিউ প্রস্তুতি: সিভি তৈরি থেকে শুরু করে বোর্ডে কিভাবে প্রবেশ করতে হবে তা বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে। 📄
স্মার্ট উত্তর: প্রশ্নের উত্তরে কিভাবে স্মার্টলি নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে তা নিয়ে দারুণ
পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
💡ব্যক্তিত্ব: নিজের দক্ষতা, দূর্বলতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে কিভাবে আত্মবিশ্বাসের
সাথে কথা বলতে হবে তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে। 🎯
🌟লেখককে ধন্যবাদ জানাই এমন একটি মূল্যবান এবং তথ্যবহুল লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।
📢সবাইকে পরামর্শ দিচ্ছি লেখাটি পড়ুন কারণ এই লেখাটি ইন্টারভিউ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক হবে। এটি আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং সফলভাবে ইন্টারভিউ দিতে সহায়তা করবে। 📚💼
ইন্টারভিউ হচ্ছে চাকরির প্রথম ধাপ নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে আমাদের প্রথমে অবশ্যই ইন্টারভিউ দিতে হবে এছাড়াও রয়েছে ইন্টারভিউর পূর্বে নিজেকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য প্রস্তুত করা। ইন্টারভিউ এর মূল যাচাই করন এবং কনফিডেন্স থাকাটা খুব প্রয়োজনীয়।এই আর্টিকেলে ইন্টারভিউ বোর্ডের কিছু প্রয়োজনীয় প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে তা আমাদের বিশেষভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্টের লেখার জন্য।
চাকরির- ইন্টারভিউইয়ে প্রশ্ন বিষয়টি খুব জটিল একজন চাকরি প্রাপ্তির কাছে। তবে আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে রাখলে উত্তর দেওয়া সম্ভব সঠিকভাবে। এই কন্টেন্টে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই।
বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়।
ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। আপনি উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন। এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আপনার মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আপনি নিজেকে কিভাবে কন্ট্রোল করেন এ বিষয়গুলো তারা খেয়াল করেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না। নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে। অর্থাৎ চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এমনভাবে দেওয়া উচিত যেন কোন অবস্থাতেই আপনার শারিরীক অঙ্গভঙ্গি এবং কথাবার্তার মধ্যে উগ্রতা বা বিরক্ত প্রকাশ না পায়।
ইন্টারভিউ হচ্ছে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ। ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর পর্বটা সুন্দরভাবে এবং স্বাচ্ছন্দ্যভাবে দেওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া একান্ত প্রয়োজন। উক্ত কনটেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে যা চাকরি প্রার্থীদের জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এখন চাকরীর বাজারে প্রতিযোগিতা অনেক বেশী, একটা পদের জন্য কমপক্ষে ১০/১২ জনের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়। এই অবস্থাতে আমরা অনেকে দিশেহারা হয়ে যাই। এই ব্লগটা যারা চাকরির ইন্টেরভিউ দিতে যাবে তাদের জন্য খুবই খুবই উপকারি হবে।
বেকারদের জন্য একটা চাকরি যেন সোনার হরিণ,সেই চাকরি পাওয়া ও এতো সহজ না,শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতাই সব না,একটা চাকরির জন্য নিজেকে তৈরি করা পরিপাটি করা,এবং কনফিডেন্সে রাখাটাও জরুরি, লেখকের এই লেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে,এবং তাদের জন্য খুব হেল্পফুল হবে আমি আশা করি
আলহামদুলিল্লাহ।এখন এমন এক পর্যায়ে আছি যেটা জীবনের জন্যই অনেক দরকার। শুধু চাকরির ইন্টারভিউ না অন্যান্য সেক্টরে কাজ করতে গেলেও এই আর্টিকেল থেকে টুকটাক ধারণা নিতে পারব। একটা ভালো চাকরিতে নিজের অবস্থান তৈরি করতে হলে ১ম ধাপ ইন্টারভিউ। ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর সঠিক দিতে পারলে ঐ ব্যক্তির সম্পর্কে ধারণা হয়ে যায়। তাই অনেকেই জানেন না কিভাবে টেকনিক্যাল উত্তর দিতে হয়। আপনি এই আর্টিকেলে চাকরির ইন্টারভিউ সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন যা আসলেই প্রশংসনীয়। ধন্যবাদ লেখককে।
যেকোনো চাকরির জন্য আমাদের অনেক প্রিপারেশন নিতে হয় | চাকরির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু এখানে আলোচনা করা হয়েছে যা প্রতিটা জব প্রার্থীদের জন্য অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ | ধন্যবাদ সুন্দর করে সবকিছু গুছিয়ে তুলে ধরার জন্য |
সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না।আসলে ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে।এই কনটেন্টে লেখক অত্যন্ত চমৎকার কিছু টিপস তুলে ধরেছেন যে কিভাবে নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হয় ইন্টারভিউতে যা অত্যন্ত উপকারী।
চাকরির ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। এর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নেয়া একান্ত প্রয়োজন। এই আর্টিকেলে প্রয়োজনীয় গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেগুলো চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য খুবই হেল্পফুল হবে।
চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়,
এই কনটেন্ট টি তে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বলা আছে কিভাবে চাকরির আগে ইন্টারভিউ এর প্রস্তুতি নিতে হবে,
লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেন্ট নিয়ে লেখার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউতে বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন করা হয়, যা প্রতিষ্ঠানের ধরণ এবং পদবীর উপর নির্ভর করে। সাধারণত, কিছু কমন প্রশ্ন থাকে, যেগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে সহজ হয়। ইন্টারভিউ বোর্ডে উত্তেজিত না হয়ে ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দেওয়া উচিত। নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ আপনার প্রতিক্রিয়া এবং নিজেকে কন্ট্রোল করার ক্ষমতা লক্ষ্য করে। নতুন প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ প্রশ্ন ও উত্তরের ধরণ জানা গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ সুন্দর করে সবকিছু গুছিয়ে তুলে ধরার জন্য
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । এই কন্টেন্টটিতে চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ এর সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে। উক্ত কন্টেন্টটিতে চাকরি প্রার্থীদের জন্য কিছু প্রশ্ন, উত্তর, ও কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । এছাড়াও নেগেটিভ প্রশ্নের উত্তর কিভাবে উপস্থাপন করতে হয় তা অত্যন্ত চমৎকার ভাবে বলা হয়েছে ।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সঠিকভাবে দেওয়ার জন্য আত্মসংযম এবং নিজেকে সঠিকভাবে প্রদর্শন করাটা খুবই জরুরি।
এর জন্য জানতে হবে সঠিক নিয়ম।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ চাকরির ইন্টারভিউ এর সঠিক পদ্ধতি তুলে ধরার জন্য।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে বর্তমান প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অন্য প্রতিষ্ঠানে যোগদান ক্ষেত্রেও ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। আবার যারা চাকরীর প্রর্থী তারা ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা হয়। এই কন্টেটটি পড়ার মাধ্যমে ইন্টারভিউ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পাওয়া যাবে। ইনশাআল্লাহ।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিও সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উওর তুলে ধরা হয়েছে।চাকরির ইন্টারভিউতে বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন করা হয়, যা প্রতিষ্ঠানের ধরণ এবং পদবীর উপর নির্ভর করে। সাধারণত, কিছু কমন প্রশ্ন থাকে, যেগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে সহজ হয়। ইন্টারভিউ বোর্ডে উত্তেজিত না হয়ে ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দেওয়া উচিত। নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ আপনার প্রতিক্রিয়া এবং নিজেকে কন্ট্রোল করার ক্ষমতা লক্ষ্য করে। নতুন প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ প্রশ্ন ও উত্তরের ধরণ জানা খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্টটি পড়ে চাকরি প্রার্থীরা উপকৃত হবে।
চাকরির সিভি যেমন প্রয়োজন তেমনি এর ইন্টারভিউ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।আমরা বেশির ভাগ মানুষই জানি না সেখানে কি প্রশ্ন করবে বা কি কথা বলবে। এত ভয়ের মধ্যে থাকি যে কি বলবো। বিশেষ করে আমার কথা বলি আমি চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে কথাই বলতে পারছিলাম না ভয়ে।
এখন যারা নতুন মানে লেখাপড়া শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করছেন তাদের জন্য এ আর্টিকেলটা বেশ উপকারী। এর মধ্যমে চাকরির ইন্টারভিউর খুটিনাটি জানা যাবে যাতে করে সেভাবে প্রস্তুতি নেয়া যাবে।লেখককে ধন্যবাদ এরকম আর্টিকেল লেখার জন্য।
প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে সাফল্য পাওয়ার অন্যতম পূর্বশর্ত হলো একটি সফল ইন্টারভিউ।আর ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর পর্বটা সুন্দরভাবে এবং স্বাচ্ছন্দ্যভাবে দেওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে আমাদের আরও যত্নশীল হওয়া উচিত। কন্টেন্টটিতে এবিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।আশা করছি সবাই উপকৃত হবে ইনশাল্লাহ।
চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে যে বিষয়টি প্রার্থীদেরকে আতঙ্কিত করে সেটি হল ইন্টারভিউ। অনেক যোগ্যতা সম্পন্ন হওয়া সত্বেও ইন্টারভিউতে নিজেকে যথাযথ ভাবে প্রমাণ করতে না পারায় অনেকেই চাকরি পেতে ব্যর্থ হয়। তাই যথাযথভাবে ইন্টারভিউতে নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে। সেক্ষেত্রে এই কনটেন্টটি খুবই ভালোভাবে সাহায্য করতে পারে। কনটেন্টটিতে ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার কৌশলগুলো খুবই চমৎকারভাবে আলোচনা করা হয়েছে।আশা করি এই কনটেন্টের দ্বারা অনেকেই উপকৃত হবেন।
লেখক কে ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় এই কন্টেন্টটি লিখার জন্য। চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য এই কন্টেন্টটি অনেক বেশি উপকারী। তাই যারা চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা অবশ্যই কন্টেন্টটিতে একবার মনোযোগের সাথে চোখ বুলিয়ে নিবেন আশা করি উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ লেখককে এবং ধন্যবাদ চাকরি প্রত্যাশিত প্রিয় ভাই ও বোনদেরকে যারা কন্টেন্টটি পড়বেন এবং উপকৃত হবেন।
যে কোন চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। তাই যারা চাকরি প্রত্যাশি তাদের এই কনন্টেটি পড়া দরকার। কারন এখানে চাকরির ইনটার্ভিউ সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উওর তুলে ধরা হয়েছে।যা চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া নির্ভর করে তার সুন্দর ইন্টারভিউ উপর। তবে অনেকেই ইন্টারভিউ সম্পর্কে বুঝতে পারেনা বা ভয় পায়। বিশেষ করে নতুন যারা চাকরি করতে ইচ্ছুক। চাকরি ইন্টারভিউ পূর্ব প্রস্তুতির জন্য এই কনটেন্টি উত্তম।
কোন চাকরিতে যোগদানের পূর্বে ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে। চাকরির ধরন অনুযায়ী ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ইন্টারভিউতে চাকরি দাতারা বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক প্রশ্ন ও করে থাকে। কারণ তারা দেখতে চায় নেতিবাচক প্রশ্নে আমাদের প্রতিক্রিয়া আমাদের উত্তর কিরকম হতে পারে। যদি আমরা ঠান্ডা মাথায় উত্তর দিতে পারি তাহলে চাকরিদাতারা সেটা প্লাস পয়েন্ট মনে করে থাকে। কিন্তু আমরা যদি টেনশনে পড়ি উত্তর দিতে না পারি তাহলে সে চাকরি টা নাও হতে পারে। তাই আমাদের উচিত ইন্টারভিউতে সব সময় পজিটিভি থাকা এবং আমাদের বাচন ভঙ্গি বা অঙ্গভঙ্গি ঠিক রাখা।এবং সুস্পষ্ট ও সুন্দরভাবে উত্তর গুলো দেওয়া।
আমি আশাবাদী এই কনটেন্টটি পড়ে একজন চাকরিপ্রার্থী তার চাকুরীর ইন্টারভিউ এর জন্য ফিফটি পার্সেন্ট পিপারেশন নিতে পারবে। অনেক সময় আমরা চাকুরীর ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে বিভিন্ন কমন প্রশ্নের উত্তরের জন্য বিভিন্ন বই পড়ি যেটা অনেক সময় সাপেক্ষ হয়ে থাকে। নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করে দিলাম। আশা করছি যে কোন চাকুরী প্রার্থীরা এটা পড়ে দেখতে পারেন অনেক উপকারে আসবে।
যেকোনো ধরনের চাকরির জন্য ইন্টারভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্টানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী প্রশ্ন ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।ইন্টারভিউতে কোনো প্রশ্ন করলে উত্তেজিত না হয়ে বরং ঠান্ডা মাথায় উত্তর দিতে হবে। এছাড়াও কিছু কমন প্রশ্ন করা হয়। তাছাড়া ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার জন্যও বেশকিছু কৌশল জানা দরকার যা উক্ত কন্টেন্টটি পড়লে জানতে পারবে। ধন্যবাদ লেখককে ইন্টারভিউ সম্পর্কিত বিষয় গুলো গুছিয়ে তুলে ধরার জন্য।
চাকুরীর ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউ প্রশ্ন করা হয়।চাকুরীর ইন্টারভিউ বোর্ডের কিছু কৌশল জানা চাকুরী প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক।লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করার জন্য।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়।তবে কিছু কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর ও পদ্ধতি জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে সহজ হয় ।ইন্টারভিউ এ অনেক সময় নেতিবাচক প্রশ্ন করে তারা প্রার্থীর প্রতিক্রিয়া ও নিজেকে কিভাবে কন্ট্রোল করেন তা পরীক্ষার করেন। তাই নিজেকে কন্ট্রোল করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।
অসাধারণ একটি কনটেন্ট। চাকরির ইন্টারভিউ এর কৌশল, প্রশ্ন উত্তর সহ অনেক প্রয়োজনীয় বিষয় এই কনটেন্টে আলোচনা করা হয়েছে , যা একজন চাকরি প্রার্থীর খুব উপকারে আসবে।
প্রতিটি চাকরি প্রার্থীকে ইন্টারভিউ দিতে হয়। হয়তোবা অনেকের দিনের পর দিন, মাসের পর মাস ইন্টারভিউ দিতে হয় একটি চাকরি পাওয়ার জন্য। কিন্তু ইন্টারভিউ দেওয়ার আশায় দিন পার করতে হয় চাকরি আর হয় না। কারণ ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্ন করার পর সেই প্রশ্নের উত্তর আমরা ইজিলি দিতে পারি না। আনইজি ফিল করি। এর ফলে কর্তৃপক্ষ মনে করে আপনি যোগ্য নন। ইন্টারভিউতে সাধারণত কি কি প্রশ্ন হয়ে থাকে, কিভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় এ টু জেড এখানে আলোচনা করা হয়েছে। একজন চাকরি প্রার্থী যদি এখানে বর্ণিত পদ্ধতি গুলো মেনে চলে এবং সেই অনুপাতে প্রস্তুতি নেয় তাহলে অবশ্যই আশা করা যায় সে চাকরি পাওয়ায় একধাপ এগিয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে গেলে তার প্রথম ধাপ হচ্ছে ইন্টারভিউ। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান তার ধরন ও পদবী উদাহরণ অনুযায়ী ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে। আমরা অনেক সময় ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে নার্ভাস হয়ে পড়ি। সকল প্রতিষ্ঠানে চাকরি সাক্ষাৎকারের প্রশ্নের ধরন একই রকম হয় না। সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দেওয়ার কতগুলো নিয়ম আছে আমরা যদি এই নিয়মগুলো ফলো করি তাহলে আমরা খুব সহজে যে কোন প্রতিষ্ঠানে নির্ভয় ইন্টারভিউ দিতে পারব। অনেক সময় ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রার্থীকে খুব আক্রমণাত্মক প্রশ্ন করে উত্তেজিত করা হয় তখন প্রার্থীকে খুব শান্ত থেকে বুদ্ধিমত্তার সাথে প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়া উচিত। এই কনটেনটিতে লেখক একজন প্রার্থীকে সিভি তৈরি থেকে শুরু করে কিভাবে খুব সুন্দর ভাবে ইন্টারভিউ বোর্ডের প্রশ্নগুলো সাবলীর ভাষায়এবং বুদ্ধিমত্তার সাথেউত্তর দেওয়া যায় সে বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন আমি মনে করি একজন নতুন চাকরির প্রার্থীর ক্ষেত্রে এই কনটেন্টি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। লেখক কে ধন্যবাদ, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এই কনটেন্টি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।
নতুন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয় । প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয় যার ফলে অনেকেই নার্ভাস হয়ে যায়। এই আর্টিকেলটি চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এবং এর কৌশল সম্পর্কে বলা হয়েছে যার ফলে চাকরি প্রত্যাশী অনেক মানুষ উপকৃত হবে, এই কনটেন্টের জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
যেকোনো কোম্পানিতে চাকরি নিতে হলে ইন্টারভিউ দিতে হয়। এবং এই ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল আর্টিকেল টিতে ভালোভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এবং কিভাবে ইন্টারভিউ বোর্ডে একজন চাকরি প্রত্যাশীকে তার আচার ব্যবহার করতে হবে তা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
একটি নতুন চাকরি পেতে হলে আমাদের অবশ্যই সেই চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে হয়।একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেকেরি প্রথম ইনটারভিউ দিতে নার্ভাস বোধ করে। এই কন্টেন্টটিতে কিভাবে আমারা একটি ইন্টারভিউ সাবলীর ভাষায় সাথে উত্তর দেওয়া যায় সে বিষয়ে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এই কনটেন্টি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।
যেকোনো কোম্পানিতে চাকরি নিতে হলে ইন্টারভিউ দিতে হয়। এবং এই ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল আর্টিকেলটিতে ভালোভাবে আলোচনা করা হয়েছে। কিভাবে ইন্টারভিউ বোর্ডে একজন চাকরি প্রত্যাশীকে তার আচার ব্যবহার করতে হবে তা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে।
যেকোনো ধরনের চাকরির জন্য ইন্টারভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কনটেন্টটি-তে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল বা ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রবেশের পূর্বে যে কাজগুলো করতে হবে তা সম্পর্কে বিশ্নেষণ করা হয়েছে।
বর্তমান সময়ে চাকরির বাজার অনেক জটিল হয়ে গিয়েছে।প্রার্থীদের যথাযথ যোগ্যতা থাকার পরও অধরা রয়ে যায় সেই চাকরি নামক সোনার হরিণ। এই আর্টিকেলটি চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে। এখান থেকে জানতে পারবে কিভাবে ভাইবা বোর্ডে নিজেকে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে প্রমাণ করবে। এখানে চাকরির প্রশ্ন উত্তর, ইন্টারভিউ তে কি কি করণীয় এবং বর্জনীয় সেই বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। আশা করি, চাকরি প্রত্যাশিরা এই আর্টিকেল টি পড়ে উপকৃত হবেন।লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর এবং প্রয়োজনীয় একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে লেখাটিতে আলোচনা করা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্নের ধরন ও উত্তর জানা এবং প্রয়োজনীয় কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দরভাবে সব গাইডলাইন গুলো দেওয়ার জন্য।
চাকরি প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ একটি সাধারণ বিষয়। নতুন প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ একটি ভীতির কারণ হতে পারে। ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীর যোগ্যতা মূল্যায়ন করা হয়। এই আর্টিকেলে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত, সে সম্পর্কে গঠনমূলক নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে, বিষয়টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউয়ে নিজেকে সেরা প্রমাণ করার লড়াই চলতেই থাকে সব চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়। আসলে ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে। কিন্তু বেশিরভাগ চাকরির ইন্টারভিউতে কিছু কমন প্রশ্ন করা হয়। চাকরির ইন্টারভিউ তে কি কি প্রশ্ন করা হয় সে সম্পর্কে জানতে হলে এই কন্টেন্টটি সবার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়।চাকরি পাওয়া না পাওয়া ইন্টারভিউের উপর নির্ভর করে। চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল, ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে ধারনা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ হয় এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে উত্তর দেওয়া ও সহজ হয়ে যায়।উক্ত কন্টেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউের প্রশ্ন, উত্তর ও কৌশলগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।চাকরি প্রত্যাশী সকলের জন্য উক্ত কন্টেন্টটি খুবই সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর ও উপকারী একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এ কনটেন্টি চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আশা করি প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী উপকৃত হবেন এ কনটেন্টি পড়ে ইনশাল্লাহ।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভালভাবে ইন্টারভিউ এর গাইড লাইনের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
চাকরীর ইন্টারভিউয়ে টিকতে হলে প্রয়োজন ভালোভাবে পূর্ব প্রস্তুতি। নিজেকে সেরা প্রমাণ করার লড়াই চলতেই থাকে, সব চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই।তবে কিছু কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর ও পদ্ধতি জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে সহজ হয় ।ইন্টারভিউ এ অনেক সময় নেতিবাচক প্রশ্ন করে তারা প্রার্থীর প্রতিক্রিয়া ও নিজেকে কিভাবে কন্ট্রোল করেন তা পরীক্ষার করেন। তাই নিজেকে কন্ট্রোল করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।
অসাধারণ একটি কনটেন্ট।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউর প্রশ্ন সাধারণত উক্ত প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ধরণের হয় এবং তা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে।তবে প্রায় সকল চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যে পদ্ধতিগুলো বা কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে চাকরিপ্রার্থীর ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেয়াটা সহজ হয়ে যায় ও ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয়।সেই কমন প্রশ্ন ও সেগুলোর উত্তর সর্ম্পকে সম্য়ক ধারণা লাভ করার জন্য় আর্টিকেল টি খুবই প্রোয়জনীয়।
চাকরির ইন্টারভিউতে ভাল ফলাফল করার জন্য এই আর্টিকেলটি খবই উপকারী। এই আর্টিকেলটিতে চাকরির ইন্টারভিউ দেয়ার কৌশল গুলো গুছানো এবং সুন্দরভাবে দেওয়া আছে।আর্টিকেলটি আমার জন্য খুব উপকারী হয়েছে।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আপনার মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। কনটেন্ট টি পড়লে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল এবং ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত তথ্য গুলো জানা যাবে।
চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়।প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান তার ধরন ও পদবী উদাহরণ অনুযায়ী ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে।ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে নার্ভাস হয়ে পড়ি। সকল প্রতিষ্ঠানে চাকরি সাক্ষাৎকারের প্রশ্নের ধরন একই রকম হয় না।এই আর্টিকেলটি চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এবং এর কৌশল সম্পর্কে বলা হয়েছে যার ফলে চাকরি প্রত্যাশী অনেক মানুষ উপকৃত হবে, এই কনটেন্টের জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
চাকরি পাওয়ার জন্য ইন্টারভিউ খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। সরকারি হোক আর বেসরকারি যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে চাকরিদাতারা চাকরি প্রার্থীর যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য ইন্টারভিউ নিয়ে থাকেন। ইন্টারভিউ দেয়ার জন্য যেসব বিষয়গুলো জানা দরকার সেগুলো অনেকেই জানেনা। আলোচ্য আর্টিকেলটিতে ইন্টারভিউ বিষয়ক সকল বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে যার মাধ্যমে সকল যোগ্য চাকরি প্রার্থীগণ খুবই উপকৃত হবে আশা করা যায়।
প্রত্যেকেরই পড়াশোনা শেষ করে চাকরির ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। এই ধরনের সাক্ষাৎকারের মুখোমুখি হওয়ার বিষয়ে আমাদের প্রথমেই আমাদের মানসিকতা তৈরি করা উচিত। আমরা যদি প্রশ্নের প্রক্রিয়া সম্পর্কে মনে রাখি, আমরা সহজেই এর মুখোমুখি হতে পারি। আমাদের আত্মবিশ্বাসী স্তর সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া উচিত। এই ধরনের বিষয়বস্তুর জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
প্রত্যেকেরই পড়াশোনা শেষ করে চাকরির ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। এই ধরনের সাক্ষাৎকারের মুখোমুখি হওয়ার বিষয়ে আমাদের প্রথমেই আমাদের মানসিকতা তৈরি করা উচিত। আমরা যদি প্রশ্নের প্রক্রিয়া সম্পর্কে মনে রাখি, আমরা সহজেই এর মুখোমুখি হতে পারি। আমাদের আত্মবিশ্বাসী স্তর সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া উচিত। লেখককে ধন্যবাদ।
নতুন চাকরিতে যোগদান করতে হলে, প্রত্যেকটি প্রার্থীকেই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর পর্বের একটি ধাপের সম্মুখীন হতে হয়, যার জন্য চাকরি ইন্টারভিউ দেওয়ার সঠিক কৌশল জানা খুব প্রয়োজন। চাকরি ইন্টারভিউ এর পূর্ব প্রস্তুতির জন্য নিঃসন্দেহে একটি অত্যন্ত উপকারী আর্টিকেল এটি। চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডের প্রবেশের পূর্বে যে কাজগুলো করতে হয়, তা সহ একটি ইন্টারভিউয়ে কি ধরনের প্রশ্ন হতে পারে এবং সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর কিভাবে দেওয়া যেতে পারে, একটি ইন্টারভিউ এর শেষ ধাপ পর্যন্ত খুব চমৎকার ভাবে বিস্তারিত আলোচনায় উপস্থাপন করা হয়েছে এখানে, যা প্রত্যেক চাকরি প্রার্থীর অবশ্যই জানা উচিত।
চাকুরী প্রার্থী প্রতিষ্ঠানের জন্য কতটুকু যোগ্য তা সরাসরি ইন্টারভিউর মাধ্যমে জানা যায় ।এ পর্যায়ে চাকুরী প্রার্থী বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হয়, যার কিছু হয় জানা আর কিছু থাকে অজানা। আর এমন কঠিন পরিস্থিতিতে খেই না হারিয়ে শান্তভাবে উত্তর প্রদান করা বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক। মনে রাখা জরুরি ”রেগে গেলেন তো চাকরি হারালেন” তাই উক্ত প্রশ্ন-উত্তরের কৌশল গুলো ভালোভাবে রপ্ত করলে ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রার্থীর শতভাগ সফল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চাকরি পাওয়ার জন্য ইন্টারভিউ খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতিl চাকরির ইন্টারভিউতে সফল হতে হলে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদ অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রবেশের আগে প্রফেশনাল সিভি তৈরি, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখা, ফরমাল পোশাক পরা, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা রক্ষা এবং সময়মতো উপস্থিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারভিউতে কমন কিছু প্রশ্নের উত্তর জানা থাকলে তা স্বাচ্ছন্দ্যে দেওয়া যায় এবং স্মার্টলি উপস্থাপন করা যায়। উত্তেজিত না হয়ে ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দেওয়ায় মনোযোগ দিতে হবে, যাতে শারীরিক অঙ্গভঙ্গি ও কথাবার্তায় উগ্রতা বা বিরক্তি প্রকাশ না পায়।আর্টিকেলটিতে ইন্টারভিউ বিষয়ক সকল বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে যার মাধ্যমে সকল যোগ্য চাকরি প্রার্থীগণ খুবই উপকৃত হবেl
আর্টিকেলটি পড়ার পর আমার মনে হলো এটি চাকরি প্রার্থীদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান এবং সহায়ক একটি গাইড। ইন্টারভিউতে সাধারণত যে ধরনের প্রশ্ন করা হয় এবং কীভাবে সেগুলোর উত্তর দিতে হবে, তা পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বিশেষ করে নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী।
পরিশেষে, ইন্টারভিউতে ভালো করার জন্য সঠিক প্রস্তুতি এবং কৌশল জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলটি সেই সঠিক প্রস্তুতি এবং কৌশল শেখার একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। তাই যারা চাকরি প্রার্থী তাদের অবশ্যই এই আর্টিকেলটি পড়া উচিত। এটি তাদের ইন্টারভিউ সফল করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী তথ্য প্রদান করবে।
আসসালামু আলাইকুম,
চাকরির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ইন্টারভিউ। ইন্টারভিউয়ের সম্মুখীন হওয়াকে সবাই কম-বেশি ভয় পায়।তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে এ ভয় কিছুটা লাঘব হয়। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়। সেজন্য একটি ভালো চাকরি পাওয়ার প্রত্যাশা থাকলে অবশ্যই ভালোভাবে নিজেকে গুছিয়ে ইন্টারভিউ দিতে হবে।
★চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল |
★চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর।
★চাকরিতে কেনো আগ্রহী এবং কতটা যোগ্য সহ নানাবিধ প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে উক্ত কন্টেন্ট এ খুব ভালোভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যা একজন নতুন চাকরি প্রার্থী ছাড়াও পুরাতন চাকরি প্রার্থীদের আরো ভালোভাবে জানার মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে বলে আমি মনে করি। মাস আল্লাহ একটি কন্টেন্ট,
সর্বশেষে লেখকের শুকরিয়া জানাই এরকম একটা কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।দোআ করি,,লেখকের জন্য,এরকম সুন্দর সুন্দর কন্টেন্ট যেন আরো উপহার দিতে পারেন আমাদের মাঝে।।।
একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য আর্টিকেলটি পূর্নাঙ্গ গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে।চাকরি ইন্টারভিউতে বিভিন্ন দিক খেয়াল রেখে প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে হয়।সেক্ষেত্রে এই আর্টিকেলটি একজন চাকরি প্রত্যাশীর সার্বিক প্রস্তুতির জন্য সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।
যেকোনো চাকরিতে যোগদান করার জন্য প্রার্থীকে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়।কিন্তু আমরা ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই।বিশেষ করে যারা নতুন অর্থাৎ সবেমাত্র চাকরির জন্য চেষ্টা করছে তারা অনেক সমস্যায় পড়ে যায়। যদিও ইন্টারভিউ বোর্ডে কি প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে কিন্তু তবুও প্রায় সকল চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই কমন কিছু প্রশ্ন করা হয়। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দিতেও সহজ হয়ে যায়।
কনটেন্টটিতে লেখক এমনই কিছু কৌশল/কমন প্রশ্ন-উত্তর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যা সকল চাকরি প্রার্থীর জন্যই ভীষণ উপকারী।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। আপনি উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন। একটু স্থির ও কৌশলী হয়ে ইন্টারভিউতে প্রশ্ন উত্তর দিলে অনেকের থেকে এগিয়ে থাকা সম্ভব। নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।
ইন্টারভিউয়ের কথা শুনলে আমাদের মনে ভয় কাজ করে,কি কি প্রশ্ন করবে ঠিক মত উত্তর দিতে পারব কি না। যদি আপনার কনফিডেন্স থাকে, যেই প্রশ্ন আমি ঘাবড়ে যাব না। কিভাবে আপনার জন্য তা সহজ হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।Gboard ক্লিপবোর্ডে স্বাগতম, আপনার কপি করা যেকোনও টেক্সট এখানে সেভ করা হবে।
ইন্টারভিউয়ের কথা শুনলে আমাদের মনে ভয় কাজ করে,কি কি প্রশ্ন করবে ঠিক মত উত্তর দিতে পারব কি না। যদি আপনার কনফিডেন্স থাকে, যেই প্রশ্ন আমি ঘাবড়ে যাব না। কিভাবে আপনার জন্য তা সহজ হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানেই চাকরিতে যোগদান করার পূর্বে ইন্টারভিউ হয়ে থাকে।ইন্টারভিউ এর জন্য এ ক্ষেত্রে পূর্ব প্রস্তুতি থাকা খুবই জরুরি।উপরের কন্টেন্ট টিতে চাকরির ইন্টারভিউ এর জন্য কী ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে এই সম্পর্কে চমৎকার ভাবে গাইডলাইন দেয়া আছে,যা একজন চাকরি প্রার্থীর জন্য খুবই উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
একজন ব্যক্তির চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সর্বশেষ ধাপ হচ্ছে ইন্টারভিউ বা ভাইভা। অনেকে লিখিত পরীক্ষা ভালো দিয়েও ভাইভা বোর্ডে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপনের অভাবে চূড়ান্ত নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়। সেজন্য কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর জানা জরুরি। যাতে ভাইভা ভীতি দূর করা যায়। এই কন্টেন্টটি ভালো করে পড়লে ইন্টারভিউ বোর্ডে দক্ষতার সাথে উত্তীর্ণ হওয়া যাবে বলে আমি মনে করি। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে কন্টেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে নিজেকে তৈরি করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল জানা দরকার। এই কনটেন্টটি তে সঠিক গাইডলাইন দেওয়া আছে যা চাকরির প্রত্যাশীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ
যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই ইন্টারভিউ দিতে হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়।এই আর্টিকেলে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে কিভাবে ইন্টারভিউ দিলে বা কিভাবে প্রশ্নের উত্তর দিলে চাকরি পাওয়ার সহজ হবে। তাই এই আর্টিকেলটি খুবই তথ্যবহুল।
চাকরির ইন্টারভিউ দিতে হলে প্রয়োজন প্রস্তুতি, চাকরির ধরন অনুযায়ী প্রশ্ন করা হয়।কিছু কমন প্রশ্ন সব ইন্টারভিউ এ থাকে।এই কন্টেন্ট টি তে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে হলে কি কি কৌশল জানতে হবে,কি ধরনের মানসিক ও অন্যান্য প্রস্তুতির প্রয়োজন তা বিস্তারিত ভাবে জানতে পারলাম। এই লেখা টি চাকরি প্রত্যাশি প্রতিটি মানুষের কাজে লাগবে।লেখক কে ধন্যবাদ এই সময় উপযোগী উপস্থাপনার জন্য।
প্রতিটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন শেষ করে ইচ্ছা থাকে একটি ভালো আয়ের উৎস পাবার। সে ক্ষেত্রে নিজের প্রতিষ্ঠান দাঁড়া করানো সব সময় প্রথমেই সম্ভব হয়ে ওঠেনা।তাই অন্যের প্রতিষ্ঠানের শরণাপন্ন হতে হয়।আর চাকরিই এর একমাত্র সমাধান।
কিন্তু আমরা সবাই জানি যেকোনো ভালো চাকরিতে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই ইন্টারভিউয়ের সম্মুখীন হতে হয় । কিন্তু আমরা অনেকে জানিনা ইন্টারভিউতে কিভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়। যার ফলে আমাদের অনেকের যোগ্যতা থাকা সত্বেও চাকরি পেতে কষ্ট হয়ে যায়।
এই কন্টেন্টে ইন্টারভিউ প্রস্তুতি, সাধারণ প্রশ্ন এবং সাংগঠনিক গবেষণার মতো বিষয়গুলি কভার করার জন্য মূল্যবান নির্দেশিকা প্রদান করা হয়েছে, যা একজন চাকরি প্রার্থীদের জন্য পূর্ব প্রস্তুতি স্বরূপ জানা খুবই জরুরি। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে লেখক সেগুলোই তুলে ধরেছেন । তাই লেখককে ধন্যবাদ এমন সুন্দরভাবে গাইডলাইন তুলে ধরার জন্য।আশা করছি সকল চাকরি প্রার্থীদের কাজে লাগবে।
ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা একান্তই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে। তবে প্রায় সকল চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যে পদ্ধতিগুলো বা কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দিতেও সহজ হয়ে যায়।
জীবনে প্রথম ইন্টারভিউ দেই ১৯৯৮ সালে একটি প্রাইভেট কোম্পানীতে। প্রতিবেশী বড় ভাই আমার সিভি তৈরী করে দিয়েছিল। যেসব বিষয়ে আমার জ্ঞান ছিল না সেই সব বিষয় সিভিতে উল্লেখ করে দিয়েছিলেন। ফলে আমাকে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এই জন্য না জানা বিষয়গুলো সিভিতে উল্লেখ না করাই উত্তম।
This content is very awesome. Any job seeker must read it before giving interview it will help them a lot as I myself have been benefited from reading this content. Thanks a lot to the person who wrote for this content. I recommend it highly.
ইন্টারভিউ দিতে যাবার পূর্বে কিছু প্রস্তুতি নিয়া দরকার বা আবশ্যক । যখনই প্রার্থী কল বা ম্যাসেজ পাবে ইন্টারভিউ এর জন্য তখন থেকেই বা তার আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। উপরক্ত লেখনীতে খুব সুন্দর ভাবে তা বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। এগুলো একজন প্রার্থীকে তার কাঙ্ক্ষিত ইন্টারভিউ তে সফল হতে সহযোগিতা করবে বলে মনে করি ।
অনেক সময় একজন প্রার্থীর পার্সোনালিটি সম্পর্কে জানার জন্য বোর্ড আক্রমণাত্বক প্রশ্ন করে থাকেন। এসময় ধীর-স্থির হয়ে জবাব দেয়াটাই বুদ্ধিমান এর কাজ। উপরের আর্টিকেলটি পড়লে আমরা চাকরির ইন্টারভিউতে ইতিবাচক উত্তর দিতে পারবো বলে আমি মনে করি।
বর্তমানে অনেকেই চাকরির ইন্টারভিউ নাম শুনলে ভয় পেয়ে যায়। উক্ত কনটেন্টটি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন চাকরিতে জয়েন করার আগে অবশ্যই চাকরির ইন্টারভিউ দিতে হয়। বর্তমান যুগে চাকরি পাওয়া খুবই দুষ্কর। অনেক সময় সত্ত্বেও ভয়-ভীতি ও ভুল উত্তরের কারণে চাকরি হয় না। চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই।এতে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও অনেক ক্ষেত্রে ভয় ভীতি কারণে চাকরিটা হয় না। ওপরের কনটেন্ট ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এবং এর কৌশল সম্পর্কে বলা হয়েছে যার ফলে চাকরি প্রত্যাশী অনেক মানুষ উপকৃত হবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য।
পরিকল্পনার মাধ্যমে ধাপে ধাপে সামনে এগিয়ে কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো যে কোম্পানি সাধারণত এমন প্রার্থী খোঁজে যারা ৩ টি কাজ ভালোভাবে করতে পারে এবং সেগুলো হল আয় বাড়ানো, সময় বাঁচানো, ব্যয় কমানো।আপনার নিজস্ব যোগ্যতাগুলো নম্রভাবে ও সুচারুরূপে তুলে ধরবেন, কেননা এটাই পুরো ভাইভার ক্রিটিক্যাল মোমেন্ট।
আসসালামু আলাইকুম। চাকরির জন্য ইন্টারভিউ অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ বিষয়। যেকোনো চাকরির জন্য ইন্টারভিউর কৌশল জানাটা আমাদের খুবই প্রয়োজন।ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।ইন্টারভিউস বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না।নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।
আসসালামু আলাইকুম। চাকরির জন্য ইন্টারভিউ অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ বিষয়। যেকোনো চাকরির জন্য ইন্টারভিউর কৌশল জানাটা আমাদের খুবই প্রয়োজন।ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।ইন্টারভিউস বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না।নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।রাইটার অনেক সুন্দর করে কিভাবে ইন্টারভিউ দিতে হবে তা বুঝিয়ে বলেছেন।
যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ কৌশল জানা টা আমাদের খুবই প্রয়োজন।এই কন্টেন্টটি খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে ইন্টারভিউ কিছু গুরু্বপূর্ণ কৌশল। যা চাকরীর প্রত্যাশীদের কাজে লাগবে।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় অথ্যাৎ চাকরির ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। তাই চাকরি প্রার্থীদের জন্য ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন এবং উত্তর জানা অত্যন্ত জরুরী আর এই কনটেন্টটি পড়ে সবাই ইন্টারভিউ এর সকল ধরনের প্রশ্ন এবং উত্তরের ধারণা নিতে পারবেন। আশা করি সকলে কনটেন্টটি পড়ে অনেক অনেক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।লেখক কে অসংখ ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউর কৌশল জানা টা আমাদের খুবই প্রয়োজন।কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা অনেক বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হয়েছি। কোথায়, কিভাবে, কখন, কি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে তা এখানে সুষ্ঠুভাবে তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়।সকল বিষয় খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীর গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করা হয়। ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরনের প্রশ্ন করা হবে তা পুরোপুরি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভরশীল। তবে কিছু কমন প্রশ্ন থাকে যা প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই করা হয়ে থাকে। এই কন্টেন্টে লেখক সেসব প্রশ্ন ও সেগুলোর উত্তর দেয়ার কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে এরকম সময়োপযোগী কন্টেন্ট লেখার জন্য।
চাকরীর ইন্টারভিউয়ে টিকতে হলে প্রয়োজন ভালোভাবে পূর্ব প্রস্তুতির। এই কন্টেন্টটিতে সঠিক গাইড লাইন দেওয়া আছে, যেটি চাকুরী প্রত্যাশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন।
লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।
নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে আমাদের সব জায়গায় পরীক্ষা দিতে হয় । তেমনি একটি চাকরির জন্যে আমরা কতটুকু যোগ্য তা প্রমাণ করতে আমাদের চাকরি পরীক্ষা দিতে হয়। চাকরি পরীক্ষার সময় আমাদের কি প্রশ্ন করা হবে তা আমরা জানি না।এই কনটেন্টটি পড়ে সবাই চাকরি পরীক্ষার সময় কি প্রশ্ন করতে পারে তার ধারণা আমরা পেতে পারি। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই চাকরি পরীক্ষায় কেমন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারে তা ধাপে ধাপে কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আমাদের জানানোর জন্য।
কোনো চাকুরীতে এপ্লাই করলে প্রথমেই একটি ইন্টারভিউ দিতে হয় । চাকরীর ইন্টারভিউতে বিভিন্ন রকমের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়, তবে সবচেয়ে বেশি যেটা জরুরি সেটা হলো ইন্টারভিউ চলাকালীন আপনি কতটা নিজেকে শান্ত রেখে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিচ্ছেন। এর দ্বারা আপনি পরবর্তিতে ঐ কোম্পানির বিভিন্ন সমস্যাগুলো কিভাবে সমাধান করবেন সেটাও পরীক্ষা করা হয় । কন্টেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। যেকোনো চাকরীর ইন্টারভিউ দেয়ার আগে আপনি কন্টেন্টটি পড়লে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। ইন্টারভিউ বোর্ডে কোন অবস্থাতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না। নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা-ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।
চাকুরী প্রাপ্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ইন্টারভিউ। পদের ধরন ও গুরুত্ব অনুযায়ী প্রশ্নের ধরন হয় ভিন্ন ভিন্ন। চাকুরী প্রার্থীর প্রস্তুতি হতে হবে সে মোতাবেক।
চাকরির ইন্টারভিউয়ে নার্ভাস হওয়া সাধারণ একটি ব্যাপার, বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন এবং প্রথমবারের মতো ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছেন। এই নিবন্ধটি তাদের জন্য একটি দারুণ গাইডলাইন হতে পারে। এতে ইন্টারভিউয়ের আগে কী কী প্রস্তুতি নিতে হবে, কীভাবে নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতা উপস্থাপন করতে হবে এবং কীভাবে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, তা খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো, ইন্টারভিউয়ের সময় কীভাবে প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কথা বলতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক কথা না বলে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় সততা বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারভিউ বোর্ডের সদস্যদের সামনে সৎ ও সত্যবাদী হওয়া একটি বড় গুণ, যা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত মূল্যায়ন করে।প্রত্যেকটি কোম্পানি সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট কমন প্রশ্ন করে, যেমন “আপনি এ চাকরি কেন করতে চান”, “আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন”, এবং “এই পদে আপনাকেই কেন নেবো”। এসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সঠিক কৌশল জানা থাকলে ইন্টারভিউতে আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং ইন্টারভিউ বোর্ডের সামনে স্মার্টলি উপস্থাপন করা যায়।
Interview is a very important way to get a job. There are some people who do not get good job because of not performing well in the interview board. Many people can face it very easily if they are prepared for job interview by reading this report.
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর জানা এবং চাকরি ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে গাইডলাইন গুলো দেওয়ার জন্য।
জবের জন্য সিভির মতই গুরুত্বপূর্ণ ধাপ ইন্টার্ভিউ।কিছু কৌশল অবলম্বন করে কনফিডেন্সের সাথে ইন্টার্ভিউ ফেইস করতে পারলে চাকুরী অনেকাংশেই অর্জন করা যায়। জবের জন্য ইন্টার্ভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও শেষ ধাপ। তাই এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট ছিল। ধন্যবাদ।
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউর কৌশল জানা টা আমাদের খুবই প্রয়োজন।বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন এবং প্রথমবারের মতো ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছেন। এই নিবন্ধটি তাদের জন্য একটি দারুণ গাইডলাইন হতে পারে। এতে ইন্টারভিউয়ের আগে কী কী প্রস্তুতি নিতে হবে, কীভাবে নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতা উপস্থাপন করতে হবে । সে সম্পর্কে সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে, যা চাকরি প্রত্যাশিদের উপকারে আসবে।
চাকরির জন্যে ইন্টারভিউ একটি গুরুত্বপূর্ন ধাপ।এটি একজন চাকরি প্রার্থীর যোগ্যতা এবং দক্ষতা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া তাই চাকরি পাওয়া বা না পাওয়া এই প্রক্রিয়ার উপরই নির্ভরশীল।এজন্য একজন চাকরি প্রত্যাশির উচিৎ ইন্টারভিউ বোর্ডে যাওয়ার আগে নিজেকে ভালোভাবে প্রস্তুত করা।আর্টিকেলটিতে চাকরির সাথে সম্পর্কিত কিছু সাধারন প্রশ্ন এবং উত্তরের উল্লেখ আছে যা একজন চাকরি প্রত্যাশির জন্য খুবই উপকারী।
আসসালামু আলাইকুম,
“চাকরির ইন্টারভিউ” চাকরি প্রত্যাশীদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই ধাপটি অত্যন্ত গুরুত্ব, বিবেচনা ও দৃঢ় মনোবলের সহিত অতিক্রম করতে হয়।অনেক চাকরি প্রার্থী চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে চিন্তিত ও ভীত হয়ে পড়েন।এই কনটেন্টটি চাকরি প্রার্থীদের অনেক উপকারে আসবে। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য
*যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের জন্য এই কন্টেনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
**সিভির মাধ্যমে চাকরি প্রার্থীর নিজেকে উপস্থাপন করার ধরন দেখেই নিয়োগ কারি কর্তপক্ষ সহজেই প্রার্থী সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।অনেকে সিভির উপর নির্ভর চাকরি পেয়ে থাকেন।
আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্ট অনেক সুন্দর হয়েছে। চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে চাকরির পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। পূর্ব প্রস্তুতির জন্য এই কনটেন্টটি অনেক উপকারী।যারা প্রথমবার চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই এই কনটেন্টটি একবার পড়া উচিত।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি কন্ঠের উপস্থাপনের জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউ কথাটি আমাদের প্রত্যেকের কাছেই অতিপরিচিত।এই ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে আমাদের নানারকম বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়।ইন্টারভিউ বোর্ডে সচরাচর কি ধরনের প্রশ্ন করা হয় এবং সেগুলোর বুদ্ধিবৃত্তিক উত্তর কিভাবে দেওয়া যায় মূলত তা নিয়েই রচিত এই কন্টেন্টটি।জীবনের কঠিন মূহুর্তে কাজে লাগার মতো একটি কনটেন্ট।পড়ে ভালো লাগল বেশ।
** যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের জন্য এই
কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূ্র্ণ।
**সিভির মাধ্যমে চাকরি প্রার্থী নিজেকে উপস্থাপন করার ধরন দেখেই নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষসহজেই প্রর্থী সম্পর্কে বুঝতে পারেন। অনেকে সিভির উপর নির্ভর করে চাকরি পেয়ে থাকেন।এজন্য সিভি লেখার নিয়ম জেনে সিভি তৈরি করা উচিত।
চাকরির ইন্টারভিউ এর উপর অনেকাংশে চকরি নির্ভর করে। কেউ যতই ভালো রেজাল্ট করুক বা যোগ্যতা থাকুক না কেন। তবে ইন্টারভিউ কিভাবে দিতে হয়, কেমন হয়,কেমন প্রশ্ন হয় এসব সবার সঠিক ধারনা থাকাটা খুবই জরুরি। জীবনে কাছে লাগার মত একটা গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট। ধন্যবাদ লেখককে।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউয়ে টিকতে হলে প্রয়োজন পূর্ব প্রস্তুতি। চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে উক্ত কনটেন্ট এ বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে,, যা চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আর্টিকেলটিতে চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দেয়ার সকল ধরনের প্রশ্নোত্তর এবং নিয়ম গুলো সুন্দর ও সাবলীলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল এত চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমান সময়োপযোগী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল। যারা এখন চাকরির বাজারে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন বা যারা জীবনের লক্ষ্য চাকরি করা, তাদের সকলেরই এই আর্টিকেলটি পড়া উচিৎ বলে আমি মনে করি।
চাকরির জন্য ইন্টারভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ইন্টারভিউতে কি প্রশ্ন করা হবে এটা আগে থেকে জানা সম্ভব নয়। তাই এব্যাপারে কিভাবে প্রস্তুতি নেয়া যেতে পারে সে বিষয়ে এই কন্টেন্টটিতে সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে। চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর এমনভাবে দেওয়া উচিত যেন কোন অবস্থাতেই আপনার শারিরীক অঙ্গভঙ্গি এবং কথাবার্তার মধ্যে উগ্রতা বা বিরক্ত প্রকাশ না পায়। এসব কিছুই কন্টেন্টটিতে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
বর্তমান যুগে চাকরি পাওয়া সোনার হরিণ।সাধারণত চাকরিতে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে।তাই চাকরির জন্য পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক।এই কনটেন্ট থেকে আমরা চাকরির ইন্টারভিউ সর্ম্পকে সকল তথ্য জানতে পারি।যা চাকরি প্রত্যাশিদের জন্য জানা জরুরি।
উপরের কনটেন্ট টি চাকরি প্রত্যাশিত মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা চাকরি করতে চান কিন্তু ,ইন্টারভিউ এর কথা আসলেই ভাবেন কী কী জিজ্ঞাসা করা হয়, তারা চাইলে এই কনটেন্টটি পড়ে চাকরির ইন্টারভিউ এর বিষয়ে কিছু ধারণা নিতে পারেন। এখানে ইন্টারভিউতে কীভাবে পরিপাটি হয়ে যেতে হয় সেই বিষয়ে বলা হয়েছে,এবং
ইন্টারভিউতে জিজ্ঞেস করা হয় কমন কিছু প্রশ্ন যা অনেকেই ভুলভাবে উত্তর দিয়ে থাকেন সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুবই ভালোভাবে লেখেছেন। এই কনটেন্টটি
পড়লে ইন্টারভিউর প্রশ্ন সম্পর্কে ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। সেই সাথে সেখানে কিভাবে যেকোনো প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন শুনে ও কিভাবে নিজের শারীরিক অঙ্গভঙ্গি এবং মুখে বিরক্ত ভাব প্রকাশ না করে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার কথাও এখানে উল্লেখ করা আছে সুন্দর ভাবে।
লেখককে ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সুন্দর একটি কনটেন্ট লিখার জন্য।
শিক্ষা জিবন শেষে প্রতিটি মানুষ তার কর্মজীবন শুরু করে। কেউ ব্যাবসা কেউ চাকরি করে।নতুন চাকরিতে যোগদানের ক্ষেত্রে নিয়োগ কারি প্রতিষ্ঠান তাদের যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন এর জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা দিয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো ইন্টারভিউ। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবি অনুযায়ী প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের প্রশ্ন একই হয় না। এই সময় আমার অনেকেই নার্ভাস হয়ে যায়। যা একদম নতুন তাদের ক্ষেত্রে এটি বেশি ভয়ের কারন। এই জন্য একটি নতুন চাকরিতে প্রবেশ এর পূর্ব ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। উপরোক্ত কনটেন্ট এর মধ্যমে লেখক অনেক সুন্দর করে বিষয়টি ফুটিয়ে তুলেছেন যা শুধু নতুন চাকরিপার্থি নয় পুরাতন দেরকেউ সাহায্য করবে।
আমরা জানি বাংলাদেশে নিয়মিত শিক্ষিত বেকারের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার পূর্বেই ইন্টারভিউ বা ভাইভার সম্মুখীন হতে হয়। লেখাপড়ার পাশাপাশি আমাদের দেশে বাস্তবমুখী শিক্ষা না থাকায় প্রথমত ইন্টারভিউতে অধিকাংশ চাকরি প্রার্থী নার্ভাস হয়ে যায় ফলে সহজ প্রশ্নের উত্তর গুলো এলোমেলো হয়ে যায়। এজন্য একজন চাকরি প্রার্থী কে চাকরির পূর্বেই নিজের যোগ্যতা অর্জন করা উচিত যেমন কম্পিউটার শিক্ষা, ইংরেজি ভাষায় কথা বলা, আইটি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা ইত্যাদি। নিজের কাজের উপর আত্নবিশ্বাসী থাকলে যে কোন ধরনের ইন্টারভিউ ফেইস করা সহজ হয় এবং যে কোন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সহজ হয়। চাকরি প্রার্থীকে নিজের যোগ্যতা প্রমান করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই তার জন্য চাকরি পাওয়া নিশ্চিত হয়ে যায়।এজন্য প্রত্যেক চাকরি প্রার্থীকে নিজ নিজ যোগ্যতা ও নিজেকে স্মার্টলি প্রেজেন্ট করাটা একান্ত জরুরি।
শিক্ষাজীবন শেষে একজন শিক্ষার্থী কর্মজীবনে প্রবেশ করে।কর্মজীবনে প্রবেশ করার জন্যে তাকে কখনও বসতে হয় চাকরির পরিক্ষায় কখনও বা চাকরির ইন্টারভিউ তে।
চাকরির পরিক্ষার প্রশ্নের কাঠামো সম্পর্কে সকলের ধারনা থাকলেও ধারনা থাকে না চাকরির ইন্টারভিউতে করা প্রশ্ন সম্পর্কে।তবে কিছু কিছু প্রশ্ন আছে যা প্রায় সকল চাকরির ইন্টারভিউতেই করা হয়।সে সকল প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে এই কনটেন্ট টি তে আলোচনা করা হয়েছে।চাকরি প্রার্থী ভাই বোনেরা এই কনটেন্টটি পড়ে অবশ্যই উপকৃত হবেন।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর জানা এবং চাকরি ইন্টারভিউ এর কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দরভাবে গাইডলাইন গুলো দেওয়ার জন্য।
This content is very awesome. People who are seeking out for a job, must read this as it will help them greatly. I myself have been benefitted a lot with this content and I am now fully confident for a job interview without any worry in my mind. I have great regards for the person who had the time and ideas for writing this content. I will recommended it highly.
মাশাল্লাহ একটি সুন্দর কনটেন্ট। পড়াশোনা শেষে যারা চাকরি করবে বা পড়াশোনার পাশাপাশি যারা চাকরি করতে চাচ্ছে তাদের জন্য এটি একটি উপকারী পোষ্ট। ইন্টারভিউ এর যে ভয়টা মানুষর কাজ করে এর মাধ্যমে ইন্টারভিউ নামক ভয়টা অনেকাংশে দূর হয়ে যাবে।
চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ইন্টারভিউ ।ইন্টারভিউ দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা সবাই কমবেশি একটু নার্ভাস ফিল করি। ইন্টারভিউ বোর্ডের কৌশল গুলো জানা থাকলে আমরা সহজেই তা অতিক্রম করতে পারি। উক্ত আর্টিকেলটিতে ইন্টারভিউ সম্পর্কিত সকল বিষয় খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা একজন চাকরিপ্রার্থীর জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
চাকরির ইন্টারভিউ এই শব্দটার সাথে আমরা কমবেশ সবাই পরিচিত। চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর- নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়।
এই আর্টিকেলটিতে চাকরির ইন্টারভিউয়ের প্রশ্নের ধরন এবং উত্তর দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে আলোচোনা করা হইয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এতো কার্যকরী বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই চাকরির ইন্টারভিউর প্রশ্ন, উত্তর এবং কৌশল জানা চাকরি প্রার্থীদের জন্য আবশ্যক।
কোনো চাকরিতে যোগদানের পূর্বে অবশ্যই তার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়।সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্নের ধরন একই রকম হয় না।আমরা চাকরির ইন্টারভিউ এর কথা শুনলে অনেকেই নার্ভাস হয়ে পরি,বিশেষ করে যারা সবেমাত্র পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করছে তারা আসলেই বেশিরভাগই নার্ভাস হয়ে পরে।ইন্টারভিউতে যেকোনো ব্যক্তিকে উত্তেজিত করার জন্য এমনকিছু প্রশ্ন করা হয় যার ফলে তার মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।এই প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে তারা দেখতে চান তার মধ্যে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।তাই বিশেষ করে এই পরিস্থিতিতে কোনো অবস্থাতেই উত্তেজিত হওয়া যাবে না বরং নিজেকে কন্ট্রোল করে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা- ভাবনা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে।
এই কনটেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত বেশ কিছু টিপস রয়েছে। যা চাকরির ইন্টারভিউকে সহজ করে তোলে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে চাকরির ইন্টারভিউ প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত কনটেন্টটি তৈরি করার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউ চাকরি খুজছে এমন প্রত্যেক মানুষের জন্য খুব জরুরী। যে কোন ধরনের প্রতিষ্ঠানে যোগদান করতে চাইলে তাকে অবশ্যই ইন্টারভিউতে অংশগ্রহন করতে হবেই।আর ইন্টারভিউ এর উপর চাকরি অনেকাংশেই নির্ভর করে। প্রতিষ্ঠানের ধরন ও পদবী অনুযায়ী এক এক প্রতিষ্ঠানে এক এক রকম প্রশ্ন করা হয়।এর মধ্যে যারা নতুন সবে মাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরি খুজছে তারা তো হতাশায় পড়ে যায় চাকরির ইন্টারভিউ নিয়ে। এই কন্টেন্টটিতে চাকরি প্রত্যাশি এই রকম মানুষদের জন্য ইন্টারভিউ দেয়ার বিভিন্ন কৌশল, ইন্টারভিউ এর প্রস্তুতি ও ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য যেই বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে তার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা হয়েছে। যেটি চাকরি প্রত্যাশি প্রত্যেকটা মানুষের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। লেখককে ধন্যবাদ চাকরির ইন্টারভিউ ও প্রশ্নের উত্তর নিয়ে এত সুন্দর ভাবে গাইড লাইন দেয়ার জন্য। আশা করি এই কন্টেন্টটি পড়ে সকলেই উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
একটি চাকরি পাওয়ার প্রথম ধাপ হল ইন্টারভিউ। তাই ইন্টারভিউটা সবাই ভালোভাবে দেওয়ার চেষ্টা করে।ইন্টারভিউতে অনেক ধরনের প্রশ্ন করা হয়, অনেক নেতিবাচক প্রশ্ন ও করে থাকে অনেকে। যারা নতুন চাকরির প্রাথী তারা অনেক সময় ইন্টারভিউতে ঘাবড়ে যায়। ইন্টারভিউ দেওয়ার কিছু কৌশল আছে, সে গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকলে ও সে গুলো মেনে চলার চেষ্টা করলে ইন্টারভিউটা অনেক সহজ হবে। এই আর্টিকেলটিতে একজন চাকরির প্রাথীর কীভাবে ইন্টারভিউর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া উচিত তা সুন্দরভাবে লেখা আছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।
সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর মাধ্যমে একজন প্রার্থীকে বিভিন্নরকম প্রশ্ন করে তার গ্রহণযোগ্যতা যাচাই করা হয়। তাই এই বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান থাকা জরুরী।
এই কনটেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত বেশ কিছু টিপস রয়েছে, যা চাকরির ইন্টারভিউকে সহজ করে তোলে। লেখকে ধন্যবাদ এত উপকারী একটি কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউ প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাইবোনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা শেষ করে একটি ভালো চাকরির প্রত্যাশা করে। আর এই কনটেন্টিতে প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাই বোনদের জন্য সঠিক গাইডলাইনের ব্যবস্থা রয়েছে। যা থেকে আমরা সুষ্ঠু ধারণা পেতে পারি। তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ তিনি এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। আর ইন্টারভিউ দিতে গেলে পূর্ব প্রস্তুতি দরকার। কারন প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ একই রকম হয় না প্রশ্ন যাই হোক, কোন অবস্থাতেই হতাশ বা ভীত হওয়া যাবে না। ইন্টারভিউতে কি ধরণের প্রশ্ন করা হবে তা জানা থাকলে, পূর্বেই তার উত্তর ঠিক করে ইন্টারভিউ গ্রহণকারীদের সামনে স্মার্টলী উপস্থাপন করা যায়। আজ আমরা এই আর্টিকেল থেকে কিছু কমন বা প্রচলিত চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। আপনি উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন। এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আপনার মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আপনি নিজেকে কিভাবে কন্ট্রোল করেন এ বিষয়গুলো তারা খেয়াল করেন। তাই আমাদের উচিৎ ইন্টারভিউ চলা কালিন নিজেকে ঠান্ডা রাখা।
লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য সবার খুব উপকারে আসবে ইংশাআল্লাহ।
কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য প্রার্থীকে ইন্টারভিউতে ডাকা হয়৷ তখন তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করা হয়। আমরা অনেকে আছি অনেক বেশি নার্ভাস হয়ে যায়। ইন্টারভিউতে এমন কিছু প্রশ্ন করা হয় যেগুলোর মাধ্যমে আপনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। আপনি উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন। এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমে তারা দেখতে চান আপনার মধ্যে কি ধরণের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। আপনি নিজেকে কিভাবে কন্ট্রোল করেন এ বিষয়গুলো তারা খেয়াল করেন। তাই আমাদের উচিৎ ইন্টারভিউ চলা কালিন নিজেকে ঠান্ডা রাখা।এখানে লেখক খুব সুন্দর ভাবে তার কনটেন্টের মাধ্যমে নিজেকে কিভাবে ইন্টারভিউ বোর্ডের শান্ত রাখা যায় তা তুলে ধরেছেন। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি আর্টিকেল আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।
ব্যক্তির এক ধরনের ব্যক্তিত্বের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠে চাকরির ইন্টারভিউয়ে। তিনি কমর্স্থলে কতখানি দায়িত্বজ্ঞানের পরিচয় দিতে সমর্থ হবেন, প্রতিকূল পরিবেশে কি প্রতিক্রিয়া দেখাবেন এবং ভবিষ্যতে কোম্পানির কতখানি উপকারে আসবেন, এ সকল কিছু যাচাই করা হয় ইন্টারভিউ বোর্ডে। তাই চাকরিপ্রার্থীদের উচিত ভালো ভাবে প্রস্তুতি নিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে পরিপূর্ণ আত্নবিশ্বাসের সাথে আল্লাহর উপর ভরসা করে বোর্ড ফেইস করা।
চাকরির ইন্টারভিউ প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাইবোনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা শেষ করে একটি ভালো চাকরির প্রত্যাশা করে। আর এই কনটেন্টিতে প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাই বোনদের জন্য সঠিক গাইডলাইনের ব্যবস্থা রয়েছে। যা থেকে আমরা সুষ্ঠু ধারণা পেতে পারি। তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ তিনি এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
This content is very awesome. People who are seeking out for a job, must read this as it will help them greatly. I myself have been benefitted a lot from this content and i am now fully confident for a job interview without any worry in my mind. I have great regards for the person who had the time and ideas for writing this content.
চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য ইন্টারভিউ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিছু কমন প্রশ্ন সব ইন্টারভিউতে থাকে। এই কনটেন্টটি ভালো করে পড়লে ইন্টারভিউ বোর্ডে দক্ষতার সাথে উত্তীর্ণ হওয়া যাবে।লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে কনটেন্টি উপস্থাপন করার জন্য।
সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন চাকরির জন্য ইন্টারভিউ একটি সামঞ্জস্য বিষয়। ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা,রুচি সহজে প্রকাশ পায় আর কতটা কর্মক্ষম হবে সেটাও বুঝা যায়,,তাই প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান প্রার্থী মনোনয়নের পূর্বে ইন্টারভিউ এর ব্যাবস্থা করেন।বিস্তারিত জানতে উক্ত কন্টেন্ট টি পড়া অতীব জরুরী।
চাকরি পাওয়ার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ হল ইন্টারভিউ ভালো করে দেয়া।এই আর্টিকেলটিতে ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরনের প্রশ্ন হতে পারে এবং তার উত্তর কিভাবে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় দিতে হবে তা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বর্ণনা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা ইন্টারভিউ দেবার জন্য সুন্দর করে প্রস্তুতি নিতে পারি।
প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনা শেষ করে একটি ভালো চাকরির প্রত্যাশা করে। এই আর্টিকেলটিতে ইন্টারভিউ বোর্ডে কি ধরনের প্রশ্ন হতে পারে এবং তার উত্তর কিভাবে সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় দিতে হবে তা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বর্ণনা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা ইন্টারভিউ দেবার জন্য সুন্দর করে প্রস্তুতি নিতে পারি।চাকরি পাওয়ার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ হল ইন্টারভিউ ভালো করে দেয়া।ব্যক্তির এক ধরনের ব্যক্তিত্বের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠে চাকরির ইন্টারভিউয়ে।সব চাকরির ইন্টারভিউ একরকম হয় না, প্রত্যেকটি চাকরির জন্য আলাদা আলাদা ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হয়।আর এই কনটেন্টিতে প্রত্যেক চাকরি প্রত্যাশী ভাই বোনদের জন্য সঠিক গাইডলাইনের ব্যবস্থা রয়েছে।
যেকোনো চাকরিতেই নিয়োগের আগে প্রার্থীকে মুখোমুখি হতে হয় ইন্টারভিউ বোর্ডের। আপনি যে পদের জন্য আবেদন করেছেন, তার জন্য আপনি কতটা উপযুক্ত, তা যাচাই করে নেওয়ার জন্যই এ প্রক্রিয়ার আয়োজন করা হয়ে থাকে।
কিন্তু আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন অর্থাৎ যারা সবেমাত্র লেখাপড়া শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছেন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়।
প্রায় সকল চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডেই সাধারণত কমন কিছু প্রশ্ন করা হয় বা কমন কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। যে পদ্ধতিগুলো বা কমন প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে ইন্টারভিউ দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দিতেও সহজ হয়ে যায়।
আরটিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে কিভাবে ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। ধন্যবাদ জানাই লেখক কে।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কনটেন্ট টি পড়লে চাকরির ইন্টারভিউ সম্পর্কিত তথ্য গুলো জানা যাবে।
চাকরিতে ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় আমরা নার্ভাস হয়ে যাই কিংবা উত্তেজিত হয়ে যাই,যার ফলে আমরা ভুল করে বসি এবং প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতে ব্যর্থ হই।এই কন্টেন্টে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই যারা চাকরি প্রত্যাশি তাদের এই কনন্টেটি পড়া উচিৎ।যেকোনো চাকরিতেই নিয়োগের আগে প্রার্থীকে মুখোমুখি হতে হয় ইন্টারভিউ বোর্ডের। আপনি যে পদের জন্য আবেদন করেছেন, তার জন্য আপনি কতটা উপযুক্ত, তা যাচাই করে নেওয়ার জন্যই এ প্রক্রিয়ার আয়োজন করা হয়ে থাকে।ধন্যবাদ জানাই লেখক কে।
যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে হলে আগে ইন্তারভিউ দেওয়া একটা অনস্বীকার্য বিষয় । তবে এর জন্য দরকার যথাযথ প্রস্তুতির, যা অনেক কৌশল অবলম্বন করে সঠিকভাবে নেয়া যায় , যেমনঃ পরিপাটি হয়ে যাওয়া , প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জানা , কেন ওই পদে নিজেকে যোগ্য ভাবছেন সেটা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা ও সে অনুযায়ী প্রত্যাশিত বেতনের পরিমান বলা , নিজের সব গুণ না বলে কিছুটা ছোট খাট দুর্বলতার কথা বলা , অযৌক্তিক প্রশ্ন না করা সর্বোপরি স্মার্ট ভাবে সব কিছু সামলে উত্তর দেয়া ।
নতুন কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে অবশ্যই তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। সকল প্রতিষ্ঠানের চাকরির সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের ধরণ এক রকম হয় না। আমরা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে অনেক সময় নার্ভাস হয়ে যাই। বিশেষ করে যারা একেবারে নতুন তাদের অনেক সমস্যা হয়ে যায়।
তাই যে কোন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল জানাটা আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
উক্ত কন্টেন্ট এ চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল,ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
তাই যারা চাকরি প্রত্যাশি তাদের এই কন্টেন্টটি পড়া উচিত।
“এই কন্টেন্টটি নতুন চাকরি প্রার্থীদের জন্য একটি মূল্যবান সহায়ক। এটি ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে কৌশলগত নির্দেশনা প্রদান করে যা আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে সফলতার সাথে নিজেকে উপস্থাপন করতে সাহায্য করবে।”
চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে প্রস্তুতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ইন্টারভিউতে প্রশ্নের ধরণ ভিন্ন হতে পারে। ইন্টারভিউ বোর্ডে নার্ভাস হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এবং ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে বুদ্ধিমত্তার সাথে উত্তর দিতে হবে। নেতিবাচক প্রশ্নগুলোর উত্তরে উত্তেজিত না হয়ে নিজেকে কন্ট্রোল করতে হবে। চাকরির ইন্টারভিউয়ে ভালো প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত অনুশীলন এবং বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি ও তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
কোন চাকরিতে যোগদান করতে হলে তার পূর্বে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিতে হয়। প্রতিষ্ঠানের ধরণ ও পদবী অনুযায়ী ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয়। কন্টেন্টটিতে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার কৌশল,ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কন্টেন্টটি সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।