একজন আদর্শ শিক্ষক কীভাবে হবেন

Spread the love

শিক্ষক সম্পর্কে এ.পি.জে আবদুল কালাম আজাদ বলেছিলেন,

“তিনজনই পারেন একটি দেশ বা জাতিকে বদলাতে। তাঁরা হলেন বাবা, মা ও শিক্ষক।”

জীবন পরিক্রমায় কখনো আমাদের বেছে নিতে হয় শিক্ষকতাকে। বুঝে নিতে হয়, আগামী দিনের মানব কলিকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্বকে। একেবারে সুশোভিত ও প্রাজ্ঞ করে তাদের ‘আদর্শ মুসলিম’ হিসেবে তৈরি করার কর্তব্যও অর্পিত হয়ে যায় তখন। যেন তারা জীবনের পিচ্ছিল পথে ভুলে না যায় কিংবা হারিয়ে না ফেলে তাদের সমৃদ্ধ আত্মপরিচয়। তাদের অর্পিত কর্তব্য ও সুমহান দায়িত্ব। এজন্য জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে একজন শিক্ষককে হতে হয় আদর্শ দরদি পিতা ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে।

পরিবারের ও সমাজের শিক্ষা আমাদের কাছে শিক্ষক শব্দটাকে করে তুলেছে শ্রদ্ধা ও সম্মানের প্রতীক। ছোটবেলা থেকেই স্কুল কলেজের শিক্ষকদের দেখে আমরা অনেকেই হয়তো স্বপ্ন দেখেছি, সত্যিই যদি বড় হয়ে আমার শিক্ষকের মতো পড়ানো যেত! আপনার এই স্বপ্ন পূরণে আছে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ও বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা। 

আমার এই লেখায় আজ আলোচনা করার চেষ্টা করবো প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ সম্পর্কে। আলোচনা করবো এই পরীক্ষার যোগ্যতা, মানবণ্টন নিয়ে। আলোচনায় আসবে এই দুই পরীক্ষার সিলেবাসের কমন টপিকগুলো কি কি এবং কিভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেয়া যায়। 

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা, মানবণ্টন

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা কী? 

শিক্ষক সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে অত্যন্ত মর্যাদা ও সম্মানের পাত্র। আর তাইতো উন্নত বিশ্বের শিক্ষকতা পেশাকে শ্রেষ্ঠ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। একটি দেশে ন্যায় বিচার, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং সুশিক্ষা ও আদর্শ জাতি গঠনে শিক্ষকদের ভূমিকা অপরিসীম।

একটু আলাদাভাবে চিন্তা করলে আপনি সম্পূর্ণভাবে এটা উপলব্ধি করতে পারবেন যে— শিক্ষা আলোকিত সমাজ বিনির্মাণের হাতিয়ার। আর আপনি এটা অবশ্যই স্বীকার করবেন শিক্ষকতাই সব পেশার সেরা। আর তাইতো আমাদের দেশের বিশাল সংখ্যক মানুষ  রয়েছেন যারা শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিতে অনেক বেশি আগ্রহী। আর তাই প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা সম্পর্কে সমস্ত বৃত্তান্ত জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন অনেকেই। 

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাভুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষাকেই প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা বলা হয়। এই নিয়োগে উত্তীর্ণ প্রার্থীগণ বাংলাদেশে ছড়িয়ে থাকা প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত থাকেন। 

যোগ্যতা:

পদের নাম 
বেতনবয়সসীমাশিক্ষাগত যোগ্যতা
সহকারী শিক্ষকটাকা: ১১০০০-২৬৫৯০ (গ্রেড ১৩), জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ীপ্রার্থীর ন্যূনতম ও সর্বোচ্চ বয়স ২১-৩০ হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী আবেদনকারীর ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়স হবে ২১-৩২ বৎসর। এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ (৪ স্কেলে ন্যূনতম ২.২৫ ও ৫ স্কেলে ন্যূনতম ২.৮) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী

(২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ সালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে সংগৃহীত)

পরীক্ষার ধরন ও মানবণ্টন

পুরো পরীক্ষাটি হয় ১০০ নম্বরের। এর মধ্যে প্রথম ৮০ মার্ক (MCQ) প্রিলিমিনারি, পরে প্রিলিমিনারি উত্তীর্ণদের ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কেটে রাখা হয়। কাটমার্ক মোটামুটি ৬০ হয়ে থাকে।

তবে কোটাধারী হলে ৪০-৪৫ পেলেই মৌখিক পরীক্ষার জন্য বসা যায়। যদিও সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কোন মানবণ্টন বা সিলেবাস প্রদান করা হয়নি, তারপরেও বিগত দিনের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে একটি সম্ভাব্য মানবণ্টন ও সিলেবাস পাওয়া যায়, 

বিষয়বিবরণ
বাংলা (২০)বাংলা সহিত্য (৩),বাংলা ব্যাকরণ (১৭)
ইংরেজি (২০)গ্রামার (১৯),লিটারেচার (১)
গণিত (২০)পাটিগণিত (৮/৯),বীজগণিত (৫/৬),জ্যামিতি (৫)
সাধারণ জ্ঞান (২০)বাংলাদেশ বিষয়াবলী (৭/৮),আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (৫/৬),সাম্প্রতিক বিষয়াবলী (৫/৬)
মৌখিক পরীক্ষা / ভাইভা২০ নাম্বার
মোট =১০০ নাম্বার
  • প্রতিটি প্রশ্নের মান ১।
  • প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর (কাট মার্কস) কাটা হবে। পরীক্ষার সময় বরাদ্দ ১ ঘণ্টা।

আরও পড়ুন:

১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন লিখিত পরীক্ষার ফল

বন অধিদপ্তরের বাছাই পরীক্ষার ফল প্রকাশ

বিআরটিএর মোটরযান পরিদর্শকের পরীক্ষা ৩১ আগস্ট

বাংলা

বাংলা বিষয়ের দুটি অংশ—সাহিত্য আর ব্যাকরণ। বাংলা সাহিত্য থেকে সাধারণত চার-পাঁচটি প্রশ্ন আসে। বাংলার সাহিত্য অংশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকস হলো—প্রাচীন যুগের চর্যাপদ, মধ্যযুগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন, শামসুর রাহমান, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিভিন্ন সাহিত্যিকের উক্তি, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন বিখ্যাত গ্রন্থ, বিখ্যাত পত্রিকা ও সাময়িকীর সম্পাদকের নাম ও প্রতিষ্ঠা সাল ইত্যাদি।

বাংলায় ব্যাকরণ অংশ থেকে তুলনামূলক বেশি প্রশ্ন আসে। তাই ব্যাকরণ অংশে বেশি জোর দিতে হবে। এই অংশের গুরুত্বপূর্ণ টপিকস—ব্যাকরণ, বর্ণ ও ধ্বনি, সন্ধি, বাক্য ও বানান শুদ্ধি, দ্বিরুক্ত শব্দ, সমাস, প্রকৃতি ও প্রত্যয়, শব্দ, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, পদ প্রকরণ, কারক ও বিভক্তি, বাক্য প্রকরণ, উপসর্গ, অনুসর্গ, কাল, যতিচিহ্ন, এককথায় প্রকাশ, বাগধারা, প্রবাদ প্রবচন ইত্যাদি।

ইংরেজি

ইংরেজির দুটি অংশ—গ্রামার ও লিটারেচার। বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, লিটারেচার অংশ থেকে মাত্র দু-তিনটির মতো প্রশ্ন এসেছে। আবার কোনো কোনো পরীক্ষায় একটি প্রশ্নও আসেনি। তবু সেরা প্রস্তুতির জন্য এগুলোও পড়তে হবে; বিশেষ করে বিগত সালে আসা প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ, বিসিএস, নন-ক্যাডারসহ বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো দেখতে পারলে ভালো হয়।

গ্রামার অংশের প্রস্তুতিতে বাড়তি গুরুত্ব দিতে হবে।

গুরুত্বপূর্ণ টপিকস : (1) Parts of Speech, (2) Identification of Parts of Speech, (3) Interchange Parts of Speech, (4) Phrase & Idioms, (5) Gerund & Participle, (6) Number & Gender, (7) Preposition, (8) Tense, (9) Degree, (10) Right form or Verb, (11) Voice & Narration, (12) Subject-Verb Agreement, (13) Conditional Sentence, (14) Synonym, Antonym, (15) Spelling, (16) Analogy, (17) Translation ইত্যাদি।

গণিত

গণিতে কিছু নির্দিষ্ট টপিকস থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন আসে। গণিতকে তিনটি অংশে ভাগ করা যায়। পাটিগণিত, বীজগণিত ও জ্যামিতি। তবে পাটিগণিত থেকেই ১০-১২টি প্রশ্ন আসে। তাই এ অংশ সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গণিতের প্রস্তুতির জন্য পঞ্চম-অষ্টম শ্রেণির গণিত বই থেকে পাটিগণিত করবেন। পাটিগণিতের যেসব টপিকস থেকে প্রশ্ন আসে তা হলো—সংখ্যার ধারণা, সুদ-আসল, লাভ-ক্ষতি, শতকরা, অনুপাত, সমানুপাত ও মিশ্রণ, মৌলিক ও বাস্তব সংখ্যা, ঐকিক নিয়ম, বয়স, ভগ্নাংশ, গড়, পরিমাপ, সময় ও দূরত্ব, লসাগু ও গসাগু, নৌকা ও স্রোতের বেগ, ধারা (সিরিজি) ইত্যাদি।

বীজগণিত থেকে সাধারণত তিন-চারটি আসে। বীজগণিতের প্রস্তুতির জন্য যেসব টপিকস বেশি গুরুত্ব দিতে হবে তা হলো—বীজগাণিতিক রাশি, উৎপাদকে বিশ্লেষণ, মান নির্ণয়, এক চলক ও দ্বিচলকবিশিষ্ট সমীকরণ, সূচক, লগারিদম, সেট ইত্যাদি। গণিতের শেষ অংশ হলো জ্যামিতি। জ্যামিতি থেকে তিন-চারটি প্রশ্ন আসে। যেসব টপিকস থেকে প্রশ্ন আসে তা হলো—বাহু ও কোণের পরিমাপ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ ও বহুভুজ, বৃত্ত ও পরিমিতি। গণিতে নিয়মিত অনুশীলনই সফলতা আনতে পারে।

সাধারণ জ্ঞান

সাধারণ জ্ঞানের মধ্যে সাধারণত তিনটি বিষয়ের প্রশ্ন আসে—বাংলাদেশ বিষয়াবলি, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ও সাধারণ বিজ্ঞান।

বাংলাদেশ বিষয়াবলি

বাংলাদেশ বিষয়াবলির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ টপিকস হলো—বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, আয়তন ও সীমানা, পাহাড়-পর্বত, দ্বীপ, উপত্যকা, হ্রদ ও জলপ্রপাত, জনসংখ্যা ও উপজাতি, বাংলাদেশের ঐহিত্য, স্থাপনা, পুরাকীর্তি, নিদর্শন ও সংস্কৃতি, বাংলাদেশের ইতিহাস, প্রাচীন আমল ও ইংরেজ শাসন, ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা, সংবিধান ও প্রশাসনিক কাঠামো, কৃষি, শিল্প, খনিজ ও বনজ সম্পদ, শিল্প-বাণিজ্য, অর্থনীতি ও সমীক্ষা, বাংলাদেশের অর্জন, খেলাধুলা ও শিল্প-সংস্কৃতি অঙ্গন ইত্যাদি।

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকস হলো—পৃথিবী পরিক্রমা, মহাদেশ পরিচিতি, অঞ্চল পরিচিতি, ভৌগোলিক উপনাম, নতুন ও পুরনো নাম, সীমারেখা, প্রণালি, দ্বীপ, সাগর-মহাসাগর, শিল্প-বাণিজ্য ও অর্থনীতি, বিশ্বসভ্যতার ইতিহাস, যুদ্ধবিগ্রহ ও বিপ্লব, চুক্তি, সনদ ও সম্মেলন, আন্তর্জাতিক সংগঠন ও সংস্থা, খেলাধুলা ইত্যাদি।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়াবলি

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়াবলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিকস হলো—পদার্থবিজ্ঞান (বিভিন্ন পদার্থের স্বরূপ, পদার্থের অবস্থার পরিবর্তন, বিভিন্ন রাশির একক, বিভিন্ন পরিমাপক যন্ত্র, আলোর প্রকৃতি, শব্দের সীমা, বিভিন্ন রশ্মির ব্যবহার ও প্রভাব, বিভিন্ন শক্তির রূপান্তর, পারমাণবিক শক্তি ও নবায়নযোগ্য শক্তি); রসায়ন বিজ্ঞান (মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ, পরমাণু, নিষ্ক্রিয় গ্যাস, পারমাণবিক সংখ্যা, সংকেত, জৈব এসিড, দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত পদার্থের সংকেত ও নাম); উদ্ভিদবিজ্ঞান (বিভিন্ন চাষাবাদের বৈজ্ঞানিক নাম, বিভিন্ন ফসলের জাত, বিভিন্ন মৌসুমের শস্য, উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় উপাদান ও উপাদানের প্রভাবজনিত রোগ); প্রাণিবিজ্ঞান (বিভিন্ন শাখার জনক, রোগ-জীবাণুর আবিষ্কারক, প্রাণিজগতের বৈচিত্র্য), মানবদেহ, সংক্রামক রোগ ও চিকিৎসা, খাদ্য ও পুষ্টি; ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান (পরিবেশদূষণের জন্য দায়ী উপাদান, সৌরজগৎ, গ্রহ-উপগ্রহ, জোয়ার ভাটা, স্থানীয় সময়ের পার্থক্য, ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন পদার্থের উপাদানের পরিমাণ); কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তি (কম্পিউটারের ইতিহাস, কম্পিউটারের প্রকারভেদ, বিভিন্ন প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, কম্পিউটারের ভাষা, কি-বোর্ড সম্পর্কে ধারণা, সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার সম্পর্কে ধারণা, এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল সম্পর্কে ধারণা, ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইন্টারনেট, বিভিন্ন আবিষ্কার ও আবিষ্কারক)।

শেষ কথা

ভালো ফলাফলের ক্ষেত্রে পরিশ্রম ও মেধার পাশাপাশি দরকার সঠিক পরিকল্পনা। আজকের এই লেখায় আমার মূল উদ্দেশ্য ছিলো আপনাকে একটি সঠিক পরিকল্পনার নকশার ধারণা দেয়া। তাই শুরুতেই আমি আলোচনা করেছিলো প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ  পরীক্ষা কী সে সম্পর্কে, চেষ্টা করেছি পরীক্ষাতেই কমন আছে এমন বিষয়গুলোর একটা তালিকা করে দিতে।
আপনার সময় ও পরিশ্রম করার সামর্থ্যকে সামনে রেখে এবার নিজেই একটা রুটিন তৈরি করুন, সর্বশক্তি দিয়ে লড়ে যান নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে। আপনার পথচলায় আমরা a2zchakri.com সবসময়েই সঙ্গী হিসেবে ছিলাম, আছি এবং থাকবো। আপনার জন্য শুভকামনা!

Leave a Comment