হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল- আমাদের একটি বৈশিষ্ট্য হলো- আমরা সব কিছুতেই সুন্দরের সন্ধান করে থাকি। এমন কাউকে হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কিনা সুন্দরকে পছন্দ করে না। আমাদের কথা কি আর বলব মহান সৃষ্টিকর্তাই তো সুন্দরকে ভালবাসেন। তিনি নিজেও সুন্দর এবং পৃথিবীর সমস্ত কিছুকে সৃষ্টি করেছেন সৌন্দর্য্যমন্ডিত করে।
হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল | হাতের লেখা সুন্দর করার উপায়
সৌন্দর্য্যের এই ধারাবাহিকতায় আমাদের সকলেরই প্রত্যাশা থাকে, আমার হাতের লেখাও যেন সুন্দর হয়। কেননা, হাতের সুন্দর লেখা মেধাবী মনোভাবের ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে।
হাতের লেখা সুন্দর হলে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি অসুন্দর হাতের লেখার জন্য বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। শুনেছি হাতের লেখা সুন্দর হলে নাকি পরীক্ষায় বেশী নম্বর পাওয়া যায়। কথাটি আসলেই সত্য কিনা তা জানার চেষ্টা করবো।
হাতের সুন্দর লেখার কারণে পরীক্ষায় বেশী নম্বর কেন পাওয়া যায় সে বিষয়টিতে পড়ে আসছি।
অনেকগুলো কৌশল রয়েছে হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য। প্রথমে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করছি এবং পরবর্তীতে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল গুলো কি কি-
ক) অধিক অনুশীলন
খ) স্পষ্টভাবে লেখা
গ) বেশী বড় অথবা একেবারে ছোট করে না লেখা।
ঘ) লেখার সময় কব্জি ও বাহুর অবস্থান ঠিক রাখা।
ঙ) লেখার সঠিক উপকরণ ব্যবহার করা। অর্থাৎ ভাল মানের কাগজ ও কলম ব্যবহার করা।
চ) লেখার সময় ধীর স্থিরভাবে লেখা। দ্রুত লেখার অভ্যাস ত্যাগ করা।
ছ) অক্ষরগুলোকে গোটা গোটা করে লেখা। লেখার সময় অক্ষরগুলো যেন কোনভাবেই জড়ানো বা পেচানো লেখা না হয়।
জ) কলম হালকা করে ধরা। কলম চাপ দিয়ে ধরে না লেখা।
ঝ) অক্ষরের সাইজ সমান করে লেখা।
ঞ) লাইন সোজা করে লেখা।
ট) স্পেস ঠিক করে লেখা। এক শব্দ থেকে অন্য শব্দ, এক লাইন থেকে অন্য লাইন ইত্যাদির গ্যাপ যেন এক রকম থাকে। এছাড়া বেশি ফাঁকা করে লেখা অথবা একেবারে গাদাগাদি বা হিজিবিজি করে না লেখা।
ঠ) বইয়ের লেখা অনুসরণ করে লেখার চেষ্টা করা।
হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল গুলো কি কি তা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো। আশা করছি তোমরা উপকৃত হতে পারবে।
১. অক্ষর বা বর্ণগুলো অনুশীলন করা | বাংলা হাতের লেখা সুন্দর করার উপায়-
হাতের লেখা সুন্দর হওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- অক্ষর বা বর্ণ লেখার গঠন বা আকৃতি সুন্দর কিনা। বর্ণ বা অক্ষরের সৌন্দর্য্য হাতের লেখা সুন্দর হওয়ার ক্ষেত্রে প্রায় ৫০ শতাংশ কভার করে।
এজন্য সর্বপ্রথম অক্ষরের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করার চেষ্টা করা উচিত।
বাংলা বর্ণমালাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। স্বরবর্ণ ও ব্যাঞ্জনবর্ণ। এগুলোর মধ্যে কিছু অক্ষর মাত্রাসহ, কিছু অর্ধ মাত্রা আবার কিছু রয়েছে মাত্রা ছাড়া। যে অক্ষরের আকৃতি যেভাবে রয়েছে ঠিক সেভাবেই লেখার চেষ্টা করতে হবে। তাহলে দেখবেন হাতের লেখার সৌন্দর্য্য অনেক পরিমানে বেড়ে গিয়েছে।
২. বেশী বেশী লেখার অভ্যাস করা | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল-
কোন কিছুকে অর্জন করতে হলে কঠোর পরিশ্রম বা সাধনা করতে হয়। পরিশ্রম বা সাধনা ছাড়া সহজে কোন কিছু অর্জন সম্ভব হয় না। হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হলো বেশী বেশী লেখার অভ্যাস করতে হবে।
ইংরেজীতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য যতো বেশী Practice করবেন ততো বেশী সুন্দর হবে।
৩. লেখার সময় অধিক মনোযোগী হওয়া | হাতের লেখা সুন্দর করার উপায়-
যে কাজ অধিক মনোযোগ সহকারে করা হয় সে কাজে সফলতা পেতে সহজ হয়। হাতের লেখা সুন্দর করতে লেখায় মনোযোগী হওয়া আবশ্যক।
পরিপূর্ণ মনোযোগ সহকারে হাতের লেখা সুন্দর করার প্রচেষ্টা প্রতিনিয়ত করে যেতে হবে।
যে কোন কাজে মনোযোগ এবং অনুশীলন এই দুইটি বিষয়ের সমন্বয় যতো বেশী থাকবে ততো বেশী সফলতা আসবে।
৪. স্পষ্ট ও পরিস্কারভাবে লেখার চেষ্টা করা
লেখার সময় অক্ষরগুলোকে স্পষ্ট করে লিখতে হবে যেন পরিস্কারভাবে বুঝা যায়। অস্পষ্ট লেখা কখনো সুন্দর হয়না। অনেকেই আবার পেচিয়ে একটানে লিখে থাকেন যা দেখতে অসুন্দর দেখায়।
এজন্য বর্ণ বা অক্ষরগুলোকে সুন্দর করার জন্য স্পষ্টভাবে গোটা গোটা করে লিখতে হবে।
৫. অক্ষরের সাইজের দিকে খেয়াল করা | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল–
আমাদের লেখাকে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় অক্ষরের সাইজ সমান নয়, বিধায় তা অসুন্দর দেখায়। হাতের লেখাকে সুন্দর করতে হলে অক্ষরের সাইজের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন একটি অক্ষর থেকে আরেকটি অক্ষর ছোট অথবা বড় না হয়। অর্থাৎ প্রতিটি অক্ষরের সাইজ বা আকার যেন সমান হয়।
অক্ষরের সাইজ সমান রাখার জন্য কিছুদিন বাংলা খাতায় লেখার অভ্যাস করুন।
অক্ষরের সাইজ সমান এবং লেখার লাইন সোজা হলে হাতের লেখা আপনা আপনি সুন্দর হয়ে যাবে।
৬. লাইন সোজা করে বা সারিবদ্ধভাবে লেখার প্রচেষ্টা করা | লেখা সুন্দর করার টিপস-
মহান আল্লহ্ তা’আলা নামাজের মাধ্যমে সারিবদ্ধভাবে লাইন সোজা করে দাঁড়ানোর শিক্ষা দিয়েছেন। আপনি যদি কখনো সেনাবাহিনীর প্যারেড দেখে থাকেন তবে খেয়াল করবেন তারা লাইন একদম সোজা করে দাঁড়িয়ে কুচকাওয়াজ করে থাকেন। যা দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগে। আবার যদি পার্কে অথবা অন্য কোথাও একেবারে লাইন সোজা করে সারিবদ্ধভাবে গাছ লাগায় খেয়াল করে দেখবেন কত সুন্দর লাগছে।
ঠিক তেমনই লেখার সময়ও বর্ণগুলোকে লাইন সোজা করে সারিবদ্ধভাবে লিখলে দেখবেন আপনার হাতের লেখা অনেক সুন্দর লাগছে।
অর্থাৎ আপনার লেখা অক্ষরগুলো সুন্দর না হলেও লাইন সোজা করে লিখলে লেখা সুন্দর দেখাবে। বিশ্বাস না হলে চেষ্টা করে দেখুন।
৭. লেখার এলাইন করা বা লাইন সোজা করার পদ্ধতি | হাতের লেখা সুন্দর করার উপায়-
আমরা অনেকেই লেখার সময় এলাইন ঠিক থাকে না বা লাইন বাঁকা হয়ে যায়। যে কারণে হাতের লেখা অসুন্দর দেখায়। আপনি একটু লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন, হয়তো আপনার হাতের লেখা সুন্দর কিন্তু লাইন বাঁকা হওয়ার কারণে তা অসুন্দর দেখায়। আবার অনেকের লেখা অক্ষরগুলো সুন্দর নয় কিন্তু লাইন সোজা এ ধরনের হাতের লেখাও সুন্দর দেখায়।
এজন্য হাতের লেখা সুন্দর করার গুরুত্বপূর্ণ একটি কৌশল হলো লেখার সময় লাইন সোজা করে লেখা।
লাইন সোজা করে লেখার জন্য কিছুদিন দাগ টানা খাতায় লেখার Practice করবেন। দেখবেন আস্তে আস্তে লেখার এলাইন ঠিক হয়ে যাবে।
৮. লেখার মাঝে সঠিকভাবে স্পেস ব্যবহার করা | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল বাংলা-
হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল এর আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো লেখার সময় স্পেসের ব্যবহার সঠিকভাবে করতে হবে। যেমন-
ক) বর্ণ বা অক্ষরের মাঝে সমানভাবে জায়গা বা স্পেস রাখা। ধরুন আপনি পাঁচ অক্ষর বিশিষ্ট একটি শব্দ লিখছেন। পাঁচটি অক্ষরকেই সমান স্পেস দিয়ে লিখতে হবে। অর্থাৎ একটি অক্ষর থেকে আরেকটি অক্ষরের মাঝে যেন সমান ব্যবধান থাকে।
এমনভাবে লিখতে হবে যেন দুই অক্ষরের মাঝে বেশী ফাঁকা না থাকে এবং দুটি অক্ষর যেন একসাথে লেগে না যায়।
খ) এক শব্দ থেকে অন্য শব্দের মাঝেও যেন সমানভাবে স্পেস থাকে। কিছু শব্দ লিখলেন অল্প স্পেস দিয়ে আবার কিছু শব্দের মাঝে বেশী স্পেস দিলেন তাহলে দেখতে খারাপ লাগবে বা অসামঞ্জস্য হবে।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে দুই শব্দের মাঝে যেন স্পেস বেশী না হয় আবার একসাথে যেন লেগে না যায়।
গ) এক লাইন থেকে অন্য লাইনের গ্যাপ সমান রাখতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি ১০টি লাইন লেখেন তবে প্রতিটি লাইনের মাঝেই যেন সমান গ্যাপ থাকে।
হাতের লেখাকে সুন্দর করতে হিজিবিজি লেখা বর্জন করতে হবে।
৯. লেখার মাঝে মাঝে প্যারাগ্রাফ করে লেখা | হাতের লেখা সুন্দর করার উপায়-
অনেকেই প্যারাগ্রাফ ছাড়াই একটানা পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখে থাকে। এভাবে লিখলে লেখা সুন্দর দেখায় না এবং পড়তেও বিরক্ত লাগে। এজন্য লেখার মাঝে প্যারা করে করে লেখা উচিত।
ছোট ছোট প্যারা করে লিখলে লেখা পড়তেও যেমন সুবিধা হয় আবার দেখতেও অনেক সুন্দর লাগে।
এক পৃষ্ঠা লেখায় ২-৩ বার প্যারা ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে লেখার হাতের লেখার সৌন্দর্য্য অনেক বেড়ে যাবে।
১০. লেখার মাঝে কাটাকটি না করার চেষ্টা করা | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল বাংলা-
আমরা কোন কিছু লিখতে গেলে লেখার মাঝে অনেক সময় ভুল করে থাকি। আর ভুল সংশোধন করতে গিয়ে অনেক কাটাকাটি করি। যা লেখার সৌন্দর্য্যকে নষ্ট করে ফেলে। যদি লেখার সময় কোন ভুল হয়েই যাই তাহলে ভূল শব্দ বা বাক্যটি বেশী কাটাকাটি বা ঘষামাজা না করে একটানে কেটে ফেলা উচিত।
তবে খুবই আন্তরিকতার সাথে চেষ্টা করা উচিত যেন লেখার মাঝে কোন ভুল না হয়।
এতে করে লেখার সৌন্দর্য্যও বৃদ্ধি পাবে এবং পরীক্ষার খাতায় নম্বরও ভালো পাওয়া যাবে।
১১. উপযুক্ত কলম এবং খাতা ব্যবহার করা
অনেকে লিখার জন্য নির্দিষ্ট কলম এবং খাতা ব্যবহার করে থাকে। যে যেটা দিয়ে লিখে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে তার সেটা দিয়েই লেখা উচিত। আপনিও আপনার পছন্দমত কাগজ কলম ব্যবহার করতে পারেন। তবে হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য তুলনামূলক একটু মোটা কালির কলম ব্যবহার করতে পারেন। কেননা, মোটা কালির কলম দিয়ে লেখা স্পষ্ট এবং গোটা গোটা হয়।
চিকন কালির কলম দিয়ে লিখলে লেখা খুব একটা সুন্দর হয়না।
১২. কলম ধরার সঠিক নিয়ম | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল-
আমরা অনেকেই লেখার সময় সঠিকভাবে কলম ধরতে পারি না। হাতের লেখা সুন্দর না হওয়ার জন্য এটা একটি কারণ হতে পারে। কলম ধরার উপর ভিত্তি করে অনেক সময় লেখার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায়। তবে লেখার সময় কলমের কোন অংশ ধরে লিখলে লেখা ভালো হয় তার নির্ধারিত কোন নির্দেশনা খুঁজে পাওয়া যায় না। কারণ যাদের হাতের লেখা খুবই সুন্দর, এমন পাঁচজনকে একসাথে লিখতে দিলে দেখা যাবে, একেকজন একেক স্টাইলে কলম ধরে লিখছে। কলম ধরার মাঝে প্রত্যেকেরই ভিন্নতা রয়েছে।
যদি হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য কলম ধরার নির্ধারিত কোন প্রক্রিয়া থাকতো তবে কলম ধরার ক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকতো না।
আসলে মানুষ শিক্ষা জীবনের শুরু থেকে যেভাবে লিখে অভ্যস্থ সেভাবে লিখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
তবে যাদের হাতের লেখা ভালো নয়, তারা অন্যদের কলম ধরার স্টাইলকে অনুসরণ করতে পারেন, যাদের হাতের লেখা অনেক সুন্দর।
এছাড়া কলম ধরার নিয়ম সম্পর্কে বর্তমানে ইউটিউবে অনেক ভিডিও রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করেও হাতের লেখা সুন্দর করার চেষ্টা করা যায়।
১৩. বইয়ের লেখা অনুসরণ করে লেখার প্রচেষ্টা করা
হাতের লেখা সুন্দর করার একটি উপায় হলো বইয়ের লেখা অনুসরণ করা। কোন অক্ষরে মাত্রা আছে, কোন অক্ষরে মাত্রা নেই আবার কিছু কিছু অক্ষরে অর্ধ মাত্রা আছে এগুলো বইয়ে যেভাবে লেখা থাকে হুবহু সেভাবেই লেখার চেষ্টা করা।
এছাড়া লাইন সোজা করা এবং অক্ষরের আকৃতি বইয়ের মতো করে লেখার চেষ্টা করা।
১৪. লেখার উপযোগী স্থানে বসে লেখা | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল বাংলা-
লেখার সময় বসার স্থানটি এমন হওয়া উচিত যেখানে বসে লিখলে হাতের কব্জি, কনুই এবং বাহুর অবস্থান ঠিক থাকে। এছাড়া লেখার খাতাটিও যেন সমানভাবে রেখে লেখা যায়।
লেখার সময় চেয়ার টেবিল ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো হয়।
হাতের লেখা সুন্দর করার উপায় গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
১৫. লেখার সময় শরীরের অবস্থান ঠিক রাখা
হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল গুলোর একটি হলো- লেখার সময় শরীরের অবস্থান ঠিক রাখা। শরীরের অবস্থান নিম্নরূপ-
ক) লেখার সময় দুই বাহুকে সোজা রাখা।
খ) মাথা হালকা নিচু করা।
গ) হাতের কব্জি এবং কনুই নমনীয় রাখা।
ঘ) অপর হাত দিয়ে খাতা ধরে লেখা।
১৬. দ্রুত লেখার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে | হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল-
দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করা কোন কাজই ভালো হয় না। আবার একেবারে ধীর গতিতে কাজ করলে নির্ধারিত সময়ে তা সম্পন্ন করা সম্ভব হয়না। এজন্য মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা উচিত। অনেকেই লেখার সময় তাড়াহুড়া করে লিখে।
যে কারণে হাতের লেখা খারাপ হয়ে যায়। লেখার এলাইন ঠিক থাকে না, লাইন বাঁকা হয়ে যায়।
এজন্য হাতের লেখা সুন্দর করতে চাইলে দ্রুত লেখার অভ্যাস বর্জন করতে হবে।
হাতের লেখা সুন্দর হলে কি কি সুবিধা রয়েছে-
ক) হাতের লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষায় নম্বর বেশী পাওয়া যায়। কেননা যে পরীক্ষক আপনার পরীক্ষার খাতা দেখবেন তিনি যদি দেখেন আপনার হাতের লেখা সুন্দর এবং স্পষ্ট তাহলে তার খাতার দেখার প্রতি আগ্রহ তৈরী হবে।
তিনি মনোযোগ সহকারে আপনার প্রশ্নোত্তরগুলোকে পর্যবেক্ষণ করবেন। পরীক্ষক আপনার খাতা দেখতে বিরক্ত বোধ করবেন না।
আপনার লেখা স্পষ্টভাবে বুঝার কারণে প্রশান্তির জায়গা থেকে আপনাকে সর্বোচ্চ নম্বর দিতে পারেন। পরীক্ষায় ভালো করার উপায় জেনে নিন।
খ) হাতের লেখা সুন্দর হলে নিজের কাছেও ভালো লাগে। অন্যরাও প্রশংসা করে থাকে। প্রশংসা শুনতে কার না ভালো লাগে।
গ) হাতের লেখা ভালো হলে মানুষ আপনার সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা করবে। অপরিচিত লোক আপনার লেখা দেখলে আপনি হয়তো ভালো ছাত্র ছিলেন অথবা আপনি উচ্চ শিক্ষিত। আপনি লেখাপড়া বেশী দূর না করলেও এরূপ ধারণা করতে পারে।
ঘ) সুন্দরের প্রতি সকলের আগ্রহ থাকে। আপনার হাতের লেখা যদি সুন্দর হয় আপনার গুরুত্ব বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে অন্যদের নিকট।
হাতের সুন্দর লেখা আপনার ব্যক্তিত্বকে এক ভিন্ন মাত্রা দান করবে।
এজন্য সকলেরই হাতের লেখা সুন্দর করার চেষ্টা করা উচিত।
হাতের লেখা খারাপ হলে কি কি অসুবিধা হয়-
হাতের লেখা ভালো হলে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি খারাপ হলে অসুবিধাও রয়েছে। অসুবিধাগুলো হলো-
ক) লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষক মনোযোগ সহকারে পরীক্ষার খাতা পর্যবেক্ষণ করে পর্যাপ্ত নম্বর দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু লেখা খারাপ হলে অনেক লেখা বুঝা যায় না। যা দেখে পরীক্ষকের মেজাজ খারাপ হয়ে যায় এবং তিনি বিরক্ত বোধ করে।
যার ফলে পরীক্ষক কোন রকমে চোখ বুলিয়ে অনুমান করে একটি নম্বর দিয়ে থাকেন।
আপনার খাতা ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করলে হয়তো এর চেয়ে বেশী নম্বর পেতেন।
কিন্তু আপনার লেখা না বুঝার কারণে তিনি খাতা দেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। হাতের লেখা খারাপ হলে আপনি যতো ভালই লেখেন না কোন আপনার পরীক্ষার খাতা শিক্ষকের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে না।
খ) আমাদের দেশের বেশীরভাগ ডাক্তারই প্রেসক্রিপশন এমনভাবে লিখে থাকেন যা সাধারণ মানুষের বুঝার ক্ষমতা থাকে না। শুধুমাত্র ঔষধ বিক্রেতারাই বুঝতে পারেন। কারণ তারা সব ঔষধের নাম জানেন। বুঝতে না পারলেও প্রথম দুই একটি অক্ষর দেখে ধারণা করতে পারেন। আবার কিছু কিছু ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ঔষধ বিক্রেতারাও বুঝতে পারেন না।
লেখা না বুঝার কারণে ভুল ঔষধ দিলে তো রোগীর যে কোন ধরণের ক্ষতি হতে পারে এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।
ডাক্তাররা উচ্চ শিক্ষিত, অথচ তাদের হাতের লেখার এমন বেহাল অবস্থা কেন? তবে সকলের লেখাই যে খারাপ, তা কিন্তু নয়।
গ) হাতের লেখা খারাপ হলে আপনার লেখা পড়ার প্রতি কারো আগ্রহ থাকবে না। কারণ আপনার লেখা বুঝতে সকলের অসুবিধা হবে।
শেষকথা- হাতের লেখা সুন্দর হোক এটা সকলেরই চাওয়া থাকে। কিন্তু সকলের লেখা তো আর সুন্দর হয়না। তবে হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল শিরোনামের এই আর্টিকেলটিতে যে কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে, কেউ যদি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণের মাধ্যমে হাতের লেখা সুন্দর করার প্রচেষ্টা করে অবশ্যই তার হাতের লেখা সুন্দর হবেই।
তো চলুন দেরী না করে আজকে থেকেই শুরু করা যাক হাতের লেখা সুন্দর করার প্রচেষ্টা।
মানুষ সৌন্দর্যের পূজারী। এমন কাউকে হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কিনা সুন্দরকে পছন্দ করে না। মহান সৃষ্টিকর্তাই তো সুন্দরকে ভালবাসেন। সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের সকলেরই প্রত্যাশা থাকে, আমার হাতের লেখাও যেন সুন্দর হয়। এই কনটেন্টটিতে হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল খুব চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা শিক্ষার্থী বা অন্য কারো হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তাই হাতের লেখা সুন্দর করার প্রচেষ্টা হিসেবে এই কৌশলগুলো অনুসরণ করা আবশ্যক।
সুন্দর হাতের লেখা মেধাবী মনোভাবের ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে।হাতের লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষায় নম্বর বেশী পাওয়া যায়।হাতের লেখা সুন্দর হলে যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনি অসুন্দর হাতের লেখার জন্য বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।পরীক্ষার খাতায় শিক্ষকরা খারাপ হাতের লেখা দেখলে পরীক্ষার খাতা না পড়েই নম্বর কম দিয়ে দেয় আবার খারাপ হাতের লেখার জন্য নম্বর কেটে দেয়।হাতের লেখা সুন্দর হোক এটা সকলেরই চাওয়া, কিন্তু সকলের লেখা সুন্দর হয় না।তবে হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশলগুলো এই কন্টেন্টিতে বর্ণনা করা হয়েছে, কেউ যদি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণের মাধ্যমে হাতের লেখা সুন্দর করার প্রচেষ্টা করে অবশ্যই তার হাতের লেখা সুন্দর হবেই।তাই সকালের উচিত কন্টেন্টটি মনোযোগ সহকারে পড়া।
হাতের লেখা সুন্দর করার বিভিন্ন কৌশল সম্পর্কে এই কনটেন্টটিতে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
হাতের লেখা কিভাবে লিখলে সুন্দর হয় তা এ কন্টেন্টের মাধ্যমে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। হাতে লেখা সুন্দর মাধ্যমে একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব সুন্দর করে ফুটে ওঠে। এ কনটেন্টি সবার জন্য প্রয়োজন।
হাতের লেখা সুন্দর হলে অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি আমাদের কনফিডেন্স বৃদ্ধি করে।ফলে সকলে ইতিবাচক মনোভাব রাখে। উপরের আর্টিকেলটিতে হাতের লেখা সুন্দর করার গুরুত্বপূর্ণ কিছু টেকনিক এবং পদ্ধতি বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। কেউ যদি সবগুলো পদ্ধতি সঠিকভাবে অনুসরণ করেন তাহলে উপকৃত হবেন বলে আশা করছি।
সুন্দর হাতের লেখা একটা শিল্প। হাতের লেখা দিয়ে পাঠককে সর্বপ্রথম আকৃষ্ট করা যায়। কিন্তু হাতের লেখা সুন্দর করা এত সহজ ও নয়। হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল শিরোনামের এই আর্টিকেলটিতে যে কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে, কেউ যদি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণের মাধ্যমে হাতের লেখা সুন্দর করার প্রচেষ্টা করে অবশ্যই তার হাতের লেখা সুন্দর হবেই ইনশা আল্লাহ্।
লেখার সৌন্দর্য ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে এবং অনায়াসে সুন্দর হাতের লেখা দ্বারা পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করা যায়।এই কন্টেন্টটিতে হাতের লেখা সুন্দর করার কার্যকর কলাকৌশল ও সুন্দর হাতের লেখার গুরুত্ব উঠে এসেছে।সকল
শ্রেণি-পেশার মানুষ বিশেষত শিক্ষার্থীদের জন্য অতি প্রয়োজনীয় কনটেন্টটি লেখায় লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
ছোটবেলায় আদর্শ লিপিতে আমরা পড়েছিলাম- ‘হস্তাক্ষর সুন্দর হইলে পরীক্ষায় অধিক নম্বর পাওয়া যায়’। শুধু তা-ই নয়, সুন্দর হাতের লেখা আপনার ব্যক্তিত্বকে এক ভিন্ন মাত্রা দান করে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন নামী-দামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও হাতের লেখার ক্লাস নেওয়া হয় হাতের লেখা বিশেষজ্ঞদের দ্বারা। উপরোক্ত আর্টিকেলটির নিয়মগুলো মেনে আপনি যত বেশি অনুশীলন করবেন ততই দক্ষতা বাড়বে। হাতের লেখা সুন্দর করতে অধিক অনুশীলন করার কোনো বিকল্প নেই। অনেকের মাথায় আসতে পারে, ‘আমি তো এখন বড় হয়ে গিয়েছি আমার হাতের লেখা কী সুন্দর হবে?’ হ্যাঁ, চেষ্টা করলে হাতের লেখা যে কোনো সময় সুন্দর করে তোলা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি অনুশীলন করা। প্রতিদিন অবসর পেলেই হাতের লেখার অনুশীলন করতে হবে। লেখককে ধন্যবাদ জানাই উভয় দিক সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য।
লেখার সৌন্দর্য আমাদের ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে এবং সুন্দর হাতের লেখা দ্বারা পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করা যায়,পরীক্ষায় পরীক্ষকের মনোযোগ আকর্ষণ করা যায়,ভালো নাম্বার অর্জন করা যায়।এই কন্টেন্টটিতে লেখক তুলে ধরেছেন, কিভাবে হাতের লেখা সুন্দর করা,হাতের লেখা কিভাবে লিখলে সুন্দর হয় তা এ কন্টেন্টের মাধ্যমে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। হাতে লেখা সুন্দর মাধ্যমে একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব সুন্দর করে ফুটে ওঠে। এ কনটেন্টি সবার জন্য প্রয়োজন ও গুরুত্বপূর্ণ।
এমন কোন মানুষ নেই বা খুঁজে পাওয়া যাবে না যে কিনা সুন্দরকে পছন্দ করে না, মহান আল্লাহ এই তো সুন্দরকে ভালোবাসেন, তাই কত সুন্দর করে এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, সুন্দর হাতের লেখা আমাদের ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তোলে, এটি আমাদের কনফিডেন্স বৃদ্ধি করে সুন্দর হাতের লেখা একটা শিল্প, সুন্দর হাতের লেখা দ্বারা পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করা যায়, উপরোক্ত আর্টিকেলটির থেকে নিয়ম গুলো মেনে আপনি যদি অনুশীলন করেন নিয়মিত অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে আমার ধারণা আপনিও সুন্দর হাতের লেখা লিখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ, পরিশেষে লেখককে ধন্যবাদ জানাই উভয় দিকগুলো সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য, এতে শিক্ষনীয় অনেক বিষয় জানতে পারলাম|
ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে ‘’First impressions long last’’. কনটেন্ট যেটিই হোক, সুন্দর হাতের লেখা প্রথমেই পাঠককে আকর্ষিত করে যার প্রভাব থাকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ।নিয়মিত চর্চার ফসল হলো সুন্দর হাতের লেখা।তাই যত চেষ্টা করা হবে হাতের লেখা ততই সুন্দর হবে। যার উপায় কনটেন্ট টিতে স্পষ্ট করে তুলে ধরা হয়েছে।এই কৌশল গুলো অবলম্বনে হাতের লেখা সুন্দর হবে বলে আমি আশাবাদী।
হাতের লেখা সুন্দর হওয়া একটি গুন।লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল তুলে ধরার জন্য ।
একজন মেধাবী শিক্ষার্থীর প্রথম পরিচয় তার হাতের লেখা। একজন পরিক্ষক যখন খাতা দেখে তিনি তার মেধার পরিচয় পায় তার হাতের লেখা দেখে। তাই যখন একজন শিক্ষার্থী সুন্দর স্পষ্ট ও সঠিকভাবে পরিক্ষার খাতায় লেখে তার বেশি মার্ক পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য উক্ত কনটেন্টটি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট লেখার জন্য।
হাতের লেখা সুন্দর হওয়া এটি একটি অন্যতম গুন।এটা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই অন্য আর দশ জন থেকে অনন্য হওয়া যায়।তাই হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য কিছু কৌশল জানতে হবে।যা কৌশলগুলো লেখক সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে এমন উপকারি কনটেন্ট দেওয়ার জন্য
মাশাল্লাহ….
দারুণ গঠনমূলক একটি আর্টিকেল। যাতে হাতের লেখা সুন্দর করার বিভিন্ন কলাকৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত এবং অত্যন্ত চমৎকার ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এই কৌশল গুলো ধাপে ধাপে অনুসরণ করলে ইনশাআল্লাহ সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী হওয়া কঠিন কিছু নয়।লেখককে জাযাকাল্লাহু খইরন সময়োপযোগী, গঠনমূলক একটি আর্টিকেল তুলে ধরার জন্য।
সুন্দর আমরা সবাই চাই। সেটা হতে পারে যে কোন জিনিস। আর হাতের লেখা সুন্দর হলে তা যেন আরো কনফিডেন্স বাড়িয়ে দেয়।আর লেখা সুন্দর না তারা ও চেষ্টা করলে পারবে। কিভাবে সহজ উপায়ে লেখাক্ব সুন্দর কারা যায় তা বিস্তারিত ভালে আলোচনা করা হয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম, মানুষ প্রকৃতিগতভাবেই সৌন্দর্যকে ভালোবাসে।হাতের লেখা সুন্দর একটা আর্ট বা শিল্প। এর দ্বারা ব্যক্তির মেধা ও ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটে। নিচের দেওয়া লিংকে লেখক একটি গঠনমূলক বিষয় আলোচনা করেছেন যেখানে হাতের লেখা সুন্দর করার অনেকগুলো কলাকৌশল উল্লেখ রয়েছে। এই কৌশল অনুসরণ করে অনুশীলন করার চেষ্টা অব্যাহত রাখলে ইনশাআল্লাহ আমাদের অনেকেরই উপকার হবে বলে আমার বিশ্বাস। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে পড়ুন⤵️
আসসালামু আলাইকুম
হাতের লেখা হচ্ছে একটা আর্ট বা শিল্প এর ধারা ব্যক্তির মেধা যোগ্যতা ও ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে হাতের লেখা সুন্দর হলে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে হাতের লেখা কিভাবে সুন্দর করা যায় তার বর্ণনা রয়েছে এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমরা হাতের লেখা সম্পর্কে অনেককিছু শিখতে পেরেছি ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে কনটেন্ট টি তৈরি করার জন্য।
মানুষ সুন্দরের পূজারী। আর হাতের লেখা সুন্দর করতে কে না চায়? লেখা সুন্দর করার জন্য উপরোক্ত কৌশল গুলো অত্যন্ত জরুরি। প্রত্যেকটা ধাপ যদি সুন্দরভাবে অনুশীলন করা হয় তাহলে হাতের লেখা সুন্দর হবেই ইনশাআল্লাহ । কনটেন্টটিতে হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল গুলো এতো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
হাতের লেখা সুন্দর হোক এটা সকলেরই চাওয়া থাকে।কারন হাতের লেখা হচ্ছে একটা আর্ট বা শিল্প এর দারা ব্যক্তির মেধা যোগ্যতা ও ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে। তবে হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল শিরোনামের এই আর্টিকেলটিতে যে কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে, কেউ যদি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে তার হাতের লেখা সুন্দর হবেই।
People always love beauty.Beauty is an innate human instinct.In any case.It is considered seriously in the field of education.Beautiful handwriting makes a student project a personality with a brilliant attitude.This article discusses the importance of good handwriting. Besides, all the things that need to be done to make the handwriting beautiful and the things that should be given importance have been highlighted very nicely.
হাতের লেখা সুন্দর হওয়া একটি গুন।হাতের লেখা সুন্দর হোক এটা সকলেরই চাওয়া থাকে।এত সুন্দর করে কনটেন্ট টি তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ লেখককে।
মানুষ স্বভাবগতভাবেই জীবনের সকল কিছুতে সৌন্দর্যের খোঁজ করে। সৌন্দর্যের এই ধারাবাহিকতায় প্রত্যাশা থাকে আমাদের হাতের লেখাও যাতে সুন্দর হয়।
কিন্তু আমাদের সকলের হাতের লেখা সুন্দর হয় না। এটি একটি গুণ যা মানুষ চাইলে রপ্ত করতে পারে। হাতের লেখা সুন্দর হলে যেমন সুবিধা রয়েছে অসুন্দর হলে অনেক অসুবিধাও রয়েছে।তাই হাতের লেখা সুন্দর হওয়া সকলেরই কাম্য।কিছু কৌশল অনুসরণ করলে হাতের লেখা খুব সহজে সুন্দর করা যেতে পারে। সেই কৌশল গুলো এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে। যে কেউ এ কনটেন্টটিতে উল্লেখিত কৌশল গুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই হাতের লেখা সুন্দর করতে পারবেই।
সবাই তার হাতের লেখা সুন্দর হোক এটা সকলেই চায় । হাতের লেখা সুন্দর হওয়া একটি সুন্দর গুনের মাঝে পরে । সকলের হাতের লেখা সুন্দর হয় না ,তবে একটুঁ অনুশীলন করলে হাতের লেখা সুন্দর করা সম্ভব। অনুশীলন সাফল্যর চাবিকাঠি ।
আমাদের লেখা সুন্দর করার জন্য উপরের কৌশল গুলো অত্যন্ত জরুরি। প্রত্যেকটা ধাপ যদি সুন্দরভাবে অনুশীলন করা হয় তাহলে হাতের লেখা সুন্দর হবে ইনশাআল্লাহ ।
সৌন্দর্যের পূজারী সকলেই। সবাই চাই নিজেকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে। ঠিক সেই রকম ভালো রেজাল্ট করতে হলে প্রথমে হাতের লেখাটা সুন্দর করা জরুরী। তাই হাতের লেখা সুন্দর করার কিছু কৌশল জানতে হবে। উপরোক্ত আর্টিকেলটি অনুশীলন করে হাতের লেখা সুন্দর করা সম্ভব।
মানুষ সবসময়ই সর্বক্ষেত্রে সৌন্দর্যকেই প্রথম প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। সুন্দরকে কে না পছন্দ করেন ।মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামীনের সুন্দর ও পবিত্রতা পছন্দ করেন। আর হাতের লেখার কথা যদি বলা হয় তাহলে তো সুন্দর হাতের লেখা সবার চেয়ে বেশি অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে। পরীক্ষার খাতায় বা অন্যান্য জায়গায় যদি কারো সুন্দর হাতের লেখা আমরা দেখি তাহলে আমরা তার প্রতি খুব আকৃষ্ট হই। এবং তার প্রতি আমাদের একটা সুন্দর মনোভাব তৈরি হয়। এই কারণে শিক্ষকরা ছাত্রকে অধিক নাম্বার দিয়ে থাকেন। উপরে উল্লেখিত কন্টেনটিতে এই বিষয়টি নিয়ে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন কিভাবে হাতের লেখা সুন্দর করা যায় এবং তার ফলাফল কত সুন্দর হয়। এটা শুধু ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য না সবার জন্যই প্রয়োজনীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।আমাদের সবারই হাতের লেখা সুন্দর করা প্রয়োজন।