হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়- হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারি না বলেই পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারি না। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েছে তবুও লেখা শেষ করতে পারি না। ৬০% – ৮০% লেখা সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই পরীক্ষার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। তখন মনে হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেতো তাহলে Full Answer করতে পারতাম। এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়-
মনে করো, তুমি পরীক্ষার প্রস্তুতি খুব ভালভাবেই নিয়েছো এবং পরীক্ষার রুমে গিয়ে দেখলে প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েছে, কিন্তু পরীক্ষার খাতায় Full Answer করতে পারছো না শুধুমাত্র হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারো না বলে। তাহলে কেমন লাগবে?
শুধুমাত্র পরীক্ষার খাতায়ই নয়, ক্লাসে নোট করার সময় অথবা লেখালেখির বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেও হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারণে প্রতিযোগিতায় জিততে পারি না। হাতের লেখা দ্রুত করার কোন উপায় আছে কি এমন প্রশ্ন অনেকের মনে।
হ্যাঁ হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় তো অবশ্যই আছে। আজ আমরা আলোচনা করবো হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় সম্পর্কে।
হাতের লেখা দ্রুত করার কৌশল-
ক) গভীর অনুশীলন করা
খ) পড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা
গ) নিজে নিজে বাসায় পরীক্ষা দেওয়ার অভ্যাস করা
ঘ) লেখার সময় মুখে উচ্চারণ করা
ঙ) পরীক্ষার সময় লেখার উপযোগী কলম ব্যবহার করা
চ) অক্ষরের সাইজের প্রতি খেয়াল রাখা
ছ) কলম ধরার সঠিক নিয়ম
জ) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র মনোযোগ সহকারে পড়া
ঝ) সহজ প্রশ্নের উত্তর আগে লেখা
ঞ) মনোযোগ সহকারে লেখা
ট) সময় নির্ধারণ করে লেখা
ঠ) বসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা
ড) দেহের অবস্থান ঠিক রাখা
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় বা কৌশল নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। কি কি উপায়ে হাতের লেখার গতি বাড়ানো যায় তা নিম্নরূপ-
১) গভীর অনুশীলন করা | হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়-
ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”. যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে।
যে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায় বা সাধনা করা। অধ্যাবসায়, সাধনা বা নিয়মিত অনুশীলন ব্যতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে পড়ে।
ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই। বেশী থেকে বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে।
অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।
২) পড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা | দ্রুত লেখার কৌশল-
যা পড়বে তাই লিখবে। যে কোন প্রশ্ন বা অধ্যায় পড়ার পর তা লিখার চেষ্টা করবে। এতে কিছু উপকারিতা রয়েছে। যেমন-
ক) হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।
খ) যা পড়েছো তা অনেকদিন পর্যন্ত মনে থাকবে।
গ) প্রশ্ন পড়া হলে তা লেখার অভ্যাস করলে প্রশ্নটি লিখতে কত সময় লাগবে তা জানা যাবে।
ঘ) প্রশ্ন লেখার সময় সম্পর্কে ধারণা থাকলে নির্দিষ্ট সময়ে লেখা শেষ করার চেষ্টা করা যাবে।
মুখস্থ পড়া দ্রুত লেখা যায়। কেননা, লেখার সময় ভেবে ভেবে লিখতে হয়না। ভেবে চিন্তে কিছু লিখতে গেলে তো অনেক সময় লাগে। এজন্য লেখার গতি বৃদ্ধি করার একটি কার্যকরী কৌশল হলো পড়া মুখস্ত করার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা।
এতে করে হাতের লেখা যেমন দ্রুত হবে, তেমন সুন্দরও হবে।
৩) নিজে নিজে বাসায় পরীক্ষা দেওয়ার অভ্যাস করা | হাতের লেখা দ্রুত করার কৌশল-
পরীক্ষার খাতায় Full Answer করার জন্য বাসায় বসে নিজে নিজে পরীক্ষার অভ্যাস গড়ে তোলা।
যা তোমাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে সাহায্য করবে। বাসায় পরীক্ষা দেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে-
ক) নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ করতে হবে।
খ) পরীক্ষার প্রতিটি প্রশ্ন লেখার জন্য আলাদা আলাদা সময় নির্ধারণ করে নিতে হবে। অর্থাৎ কোন প্রশ্নের উত্তর কত সময় নিয়ে লিখবে তা লেখার পূর্বেই নির্ধারণ করে নিবে।
গ) ধরো তোমাকে ১০০ নম্বরের জন্য ১০টি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে এবং সময় ৩ ঘন্টা। তাহলে ৩ ঘন্টা সময়কে ১০ দিয়ে ভাগ করে প্রতিটি প্রশ্নের সময় নির্ধারণ করবে।
ঘ) সবশেষে রিভিশনের জন্য ৫-১০ মিনিট সময় ব্যয় করবে। যাতে করে কোন ভুল বা কিছু বাদ গেলে তা সংশোধন করতে পারো।
বাসায় পরীক্ষা দিয়ে দিয়ে এমন অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে যেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সকল প্রশ্নের উত্তর লিখা শেষ করা যায়।
যা পরীক্ষার হলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে সাহায্য করবে।
৪) লেখার সময় মুখে উচ্চারণ করা | হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়-
যখনই প্রশ্ন অথবা কোন কিছু লিখবে তখনই লিখার সাথে সাথে মুখে উচ্চারণ করবে। লিখার সময় মুখে উচ্চারণ করার উপকারিতা নিম্নরূপ-
ক) যা লিখছো তা বলার সাথে মিল রয়েছে কিনা সহজেই বুঝা যায়।
খ) লেখায় মনোযোগ থাকে।
গ) লেখায় কোন ভুল হচ্ছে কিনা চোখে পড়বে।
ঘ) লেখার গতি বাড়াতে সাহায্য করবে।
৫) পরীক্ষার সময় লেখার উপযোগী কলম ব্যবহার করা | হাতের লেখার নিয়ম-
পরীক্ষার উপকরণগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হলো কলম। কলম ভালো হলে লেখাও ভালো এবং দ্রুত হবে এটা প্রমাণিত। এজন্য পরীক্ষার সময় লেখার উপযোগী কলম ব্যবহার করা উচিত।
একেবারে নতুন কলম দিয়ে পরীক্ষা দেওয়া উচিত নয়। কেননা, নতুন কলম ঠিকমত কালি ছাড়ে না, লেখা চিকন হয় ইত্যাদি।
আরো একটি বিষয় মনে রাখতে হবে তাহলো- তুলনামূলক একটু মোটা কালির কলম ব্যবহার করা উচিত। কেননা, মোটা কালির কলম হাতের লেখাকে দ্রুত এবং সুন্দর করতে সাহায্য করে। এছাড়া যে কলম দিয়ে পরীক্ষা দিবে সেটি দিয়ে বাসায় লিখে ফ্রি করে নিবে, যাতে করে পরীক্ষা দেওয়ার সময় কালি ঠিকমত ছাড়তে পারে।
তুমি যে কলম দিয়ে লিখে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করো সে কলম দিয়েই লেখার চেষ্টা করবে। অর্থাৎ যে কলম দিয়ে লিখলে তোমার লেখা দ্রুত এবং সুন্দর হয় সেটা পূর্বেই বাছাই করবে।
একটা সময় লেখাকে সুন্দর এবং দ্রুত করার জন্য ফাউন্টেন কলম ব্যবহার করা হতো।
আমাদের সময় রেড-লিফের একটি কলম পাওয়া যেতো, পরীক্ষা মানেই আমরা রেড-লিফ কলমকে বুঝতাম। এখন তো সে কলমগুলো বিলুপ্তই হয়ে গেছে।
৬) অক্ষরের সাইজের প্রতি খেয়াল রাখা | দ্রুত লেখার কৌশল-
হস্তলেখা বিশারদগণ মনে করেন- হাতের লেখা দ্রুত করার আরও একটি কার্যকরী উপায় হলো- লেখার সময় অক্ষরের সাইজকে ছোট করে লেখার চেষ্টা করা। তার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে-
ক) তুমি একটি অক্ষরকে প্রথমবার লিখেছো পৃষ্ঠা ভরে।
খ) দ্বিতীয়বার লিখেছো অর্ধেক পৃৃষ্ঠা ভরে।
গ) তৃতীয়বার লিখেছো তার অর্ধেক করে।
এখন বলো কোন অক্ষরটি লিখতে বেশী সময় লেগেছে। অবশ্যই প্রথমটি লিখতে সময় বেশী লেগেছে। কেননা, পৃষ্ঠা ভরে লেখা এবং অর্ধেক পৃষ্ঠা লেখার মধ্যে সময়ের ব্যবধান রয়েছে। তৃতীয়বারের লেখা যেহেতু আরও ছোট তাই লিখতেও কম সময় লাগবে।
এজন্য লেখার সময় অক্ষরের সাইজকে ছোট করে লিখলে লেখার গতি বেড়ে যায়। তবে কেউ কেউ এতো ছোট করে লেখে যা বুঝতে অনেক কষ্ট হয়। এ বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে- লেখা যেন এতো ছোট না হয় যা বুঝতে সমস্যা হয়।
অক্ষরের সাইজ বেশী বড়ও নয়, আবার একেবারে ছোটও নয়, মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা উচিত।
এতে করে লেখা স্পষ্টভাবে বুঝা যাবে, দেখতে সুন্দর লাগবে এবং লেখার গতি বাড়বে। হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল
৭) কলম ধরার সঠিক নিয়ম | হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়-
হাতের লেখার গতি বাড়ানোর আরও একটি মাধ্যম হলো- লেখার সময় সঠিকভাবে কলম ধরতে হবে। কলম ধরার উপর ভিত্তি করে লেখার সৌন্দর্য্য ও গতি বৃদ্ধি পায়। লেখার সময় কখনও কলম শক্ত করে ধরে চাপ দিয়ে লেখা উচিত নয়।
এভাবে লিখলে বেশিক্ষণ লেখা যায় না। কারণ কিছুক্ষণ পর পর হাত লেগে যায় বা ব্যাথা হয়ে যায়।
লেখার সময় কলমটিকে হালকা করে ধরে স্মুথলী লিখতে হবে। তাহলে লেখার গতি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে।
লেখার সময় কলমের কোন অংশ ধরে বা কোন্ কোন্ আঙ্গুল দিয়ে কলম ধরতে হবে এ বিষয়ে আসলে সঠিক কোন নিয়ম নেই। যে যার মতো করে লিখে অভ্যস্থ। মানুষ শুরু থেকেই যেভাবে কলম ধরে অভ্যস্থ সেভাবে লিখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
তবে কলম ধরার নিয়ম সম্পর্কে ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও রয়েছে তোমরা চাইলে ভিডিও দেখে প্রাকটিস করতে পারো।
৮) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র মনোযোগ সহকারে পড়া | হাতের লেখার নিয়ম-
পরীক্ষার খাতায় লেখা শুরু করার পূর্বেই প্রশ্নপত্রটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নেওয়া উচিত। কারণ প্রশ্নপত্রে কি কি প্রশ্ন এসেছে তা ভালভাবে জানা যায়। অনেকেই মনে করে প্রশ্নপত্র পড়ে সময় নষ্ট করে লাভ কি? শুধু শুধু সময় নষ্ট করে লাভ নেই। এজন্য প্রশ্নপত্রটি ভালভাবে না পড়েই প্রথমে দু’একটি প্রশ্ন কমন পড়লেই লেখা শুরু করে দেয়।
এভাবে লিখতে লিখতে সকল প্রশ্নের উত্তর লেখার পূর্বেই নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়।
পরীক্ষার রুম থেকে বের হয়ে এবার প্রশ্নপত্রটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে। মিলিয়ে দেখে কোন্ কোন্ প্রশ্নের উত্তর লেখা হয়েছে। মিলাতে গিয়ে চোখে পড়ে সহজ দু’একটি প্রশ্ন ছিল যেগুলোর উত্তর সে লেখেনি। তখন আফসোস হয় ইশ্ প্রশ্নপত্রটি ভালোভাবে কেন পড়লাম না।
এজন্য প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর ১-২ বার ভালভাবে পড়ে নেওয়া উচিত। যা পরীক্ষার খাতায় হাতের লেখা দ্রুত করার একটি অন্যতম উপায়।
৯) সহজ প্রশ্নের উত্তর আগে লেখা | হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়-
যে প্রশ্নের উত্তর তোমার খুব সহজ মনে হবে বা যে প্রশ্নের উত্তর তোমার খুব ভালভাবে জানা আছে পরীক্ষার খাতায় সর্বপ্রথম সেই প্রশ্নের উত্তরটিই লিখবে। কারণ, কোন প্রশ্নের উত্তর ভালভাবে জানা থাকলে তা লিখতে কম সময় লাগে। কিন্তু যে প্রশ্নের উত্তর তুমি কোন রকমে পারো সেটা লিখতে বেশী সময় লাগবে। কারণ প্রশ্নের উত্তরটি তোমাকে মনে করে করে লিখতে হবে।
এজন্য শুরুতেই যদি কঠিন প্রশ্ন নিয়ে মাথা ঘামাও তাহলে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যাবে।
যা তোমাকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে বাঁধাগ্রস্থ করবে।
পরীক্ষায় খাতায় দ্রুত লেখার একটি উপায় হলো- সহজ প্রশ্নের উত্তর আগে লেখা তারপর পর্যায়ক্রমে প্রশ্নের উত্তর লেখা।
১০) মনোযোগ সহকারে লেখা | দ্রুত লেখার কৌশল-
যে কোন কাজে সফলতা পেতে হলে অধিক মনোযোগী হতে হয়। মনোযোগ এমনই একটি বিষয় যা সফলতা অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম।
হাতের লেখা দ্রুত করার অন্যতম উপায় হলো মনোযোগ সহকারে লেখা।
১১) সময় নির্ধারণ করে লেখা | হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়-
পরীক্ষার খাতায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখার একটি কার্যকরী উপায় হলো- প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখার পূর্বে সময় নির্ধারণ করে লেখা। অর্থাৎ মনে মনে ঠিক করে নিবে এই প্রশ্নের উত্তর আমি ২০ মিনিটের মধ্যেই লেখা শেষ করবো। ২০ মিনিট মানে ২০ মিনিটই তা যেন ২১ মিনিট না হয়ে যায়।
এভাবে সময় নির্ধারণ করে লিখলে লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব হবে।
শুধুমাত্র পরীক্ষার খাতায়ই নয় যেকোন কিছু লেখার পূর্বে সময় নির্ধারণ করে লিখার অভ্যাস করলে লেখার গতি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে।
১২. বসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা | দ্রুত লেখার কৌশল-
লেখার সময় বসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা জরুরী। বসার স্থানটি এমন হওয়া আবশ্যক, যেখানে বসে লিখলে বাহুর অবস্থান, হাতের কব্জি, কনুই ইত্যাদি ঠিক থাকে।
বসার স্থান যেমন হওয়া উচিত-
ক) চেয়ার টেবিলে বসে লেখা।
খ) বসার স্থান পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং পর্যাপ্ত আলো থাকা।
গ) খাতা রাখার স্থান সমান্তরাল হওয়া।
১৩. দেহের অবস্থান ঠিক রাখা | হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়–
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় এর একটি হলো- লেখার সময় দেহের অবস্থান ঠিক রাখা। দেহের সঠিক অবস্থান লেখার গতি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ক) লেখার সময় হাতের কব্জি এবং কনুই নমনীয় রাখা।
খ) মাথা হালকা নিচু করা।
গ) দুই বাহুকে সোজা রাখা।
ঘ) অপর হাত দিয়ে খাতা ধরে লেখা।
শেষকথা- পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। অনেক শিক্ষার্থীই এ সমস্যায় ভূগে থাকেন, যারা হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারে না বলে প্রশ্ন ১০০% কমন থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারে না। পরীক্ষা শেষ হলে মনে মনে খুবই আফসোস হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেত বা যদি আরো দ্রুত লিখতে পারতাম তাহলে পরীক্ষার খাতায় Full Answer করতে পারতাম।
অতিরিক্ত সময় পাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই তো কি হয়েছে, লেখার গতি তো বৃদ্ধি করা যায়।
হ্যাঁ লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব। শিক্ষার্থী বন্ধুদের কথা চিন্তা করেই আমাদের আজকের এই আর্টিকেল লেখা।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আশা করছি তোমরা খুবই উপকৃত হতে পারবে।
প্রতিটা মানুষেরই এই সমস্যা, যে ১০০% প্রশ্নের উত্তর জানা সত্বেও হাতের লেখা তারাতাড়ি না হওয়ায় সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না, তাই হাতের লেখা দ্রুত করার জন্য অতিরিক্ত প্রেকটিস করতে হবে,পড়ার পাশাপাশি লিখতে হবে,লিখার সময় জোরে জোরে আওয়াজ করে পড়তে হবে,তাহলে হাতের লেখা দ্রুত হয়ে যাবে।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় উপরের কনটেন্ট এ পয়েন্ট আকারে দেওয়া হয়েছে। মনোযোগ দিয়ে প্রাকটিস করতে হবে তাহলে লেখার গতি বৃদ্ধিপাবে।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্য। সুন্দর হাতের লেখার কদর সর্বত্র আর তার সাথে যদি লেখার ধরণ খুব দ্রুত হয় তাহলে আর কোনো কথাই নেই।হাতের লেখা দ্রুত করতে কিছু উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে যেমনঃপড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা,লেখার সময় মুখে উচ্চারণ করা,কলম ধরার সঠিক নিয়ম।এছাড়াও আরো অনেক উপায় আছে।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় গুলো সুন্দর ভাবে কন্টেন্টিতে উপস্থাপন করা হয়েছে ।
ভালো ফলাফলের জন্য পড়ার পাশাপাশি সুন্দর হাতের লেখা দরকার। কারণ অনেক সময় দেখা যায় উত্তর যানা থাকার পরেও সময় না থাকার কারণে সব উত্তর লিখে শেষ করা যায় না। তাই সময়ের মধ্যে সব লেখা শেষ করা প্রয়োজন। এর জন্য দরকার অনেক অনুশীলন আর অনুশীলনের জন্য অনেক বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়।সেগুলো নিয়ে এই কনটেন্টটি লেখা হয়েছে। আশা করি পড়ে উপকৃত হবেন।
প্রতিটা মানুষেরই এই সমস্যা কিন্ত আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি যে প্রশ্নটা লিখবো সেটির উপর একটি নিদিষ্ট সময় বেধে দিলে খুব দ্রুত হাতের লেখা হবে।তখন মনে রাখতে হবে আমাকে এই টাইমের মধ্যে লেখা শেষ করতে হবে।এতে হাতের লেখা দ্রুত হবে।হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় গুলো সুন্দর ভাবে কন্টেন্টিতে উপস্থাপন করা হয়েছে ।
পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রশ্নের যেমন সঠিক উত্তর দেওয়া জরুরী তেমনি প্রয়োজন একটি প্রশ্নের ফুল মার্কস আন্সার করা।এখন দেখা গেল সব প্রশ্নের উত্তর জানা কিন্তু সময়ের ভিতরে আমরা ফুল মার্কস উত্তর করতে না পারায় পরীক্ষায় ভালো মার্ক আসলো না, সে জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়ার পাশাপাশি দ্রুত লেখার ও লেখা সুন্দর করার অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরী। আর এজন্য প্রয়োজন লেখার প্রতি মনোযোগী হওয়া।উপরের কন্টেন্টে এই লেখা কিভাবে সুন্দর ও দ্রুততর করা যায় খুব সুন্দর করে পয়েন্ট আকারে দেওয়া, এগুলো ফলো করলে একটি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা আমাদের জন্য খুবই সহজ বলে আমি মনে করি।এত সুন্দর কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম।
হাতের লিখা সুন্দর এবং দ্রুত করার জন্য উপরের কনটেন্ট এ খুব সুন্দর করে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হয়েছে। এগুলো ফলো করলে একটি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা আমাদের জন্য খুবই সহজ বলে আমি মনে করি।এত সুন্দর কনটেন্ট টি লেখার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।
Reply
হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত করতে হলে পড়ার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে লিখতে হবে। এবং যারা ভালো লিখে তাদেরকে ফলো করতে হবে। পরিক্ষায় প্রশ্নপএ সব পারলেও লেখা দ্রুত না হলে Answer দেওয়া সম্ভব না। হাতের লেখা স্লো হওয়ার কারণে পরিক্ষা ফেইল করতে হয়।লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। অনেক শিক্ষার্থীই এ সমস্যায় ভূগে থাকেন, যারা হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারে না বলে প্রশ্ন ১০০% কমন থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারে না। পরীক্ষা শেষ হলে মনে মনে খুবই আফসোস হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেত বা যদি আরো দ্রুত লিখতে পারতাম তাহলে পরীক্ষার খাতায় Full Answer করতে পারতাম।তাই এই কনটেন্টি ফলো করলে শিক্ষা গ্রহণ করা যাবে।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় সম্পর্কে এ কনটেন্টটিতে পয়েন্ট আকারে সুন্দরভাবে হয়েছে। আশা করি যাদের হাতের লেখা স্লো, বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা এ কন্টেন্টটি ফলো করলে উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
সকল শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলের জন্য হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা আবশ্যক । এই আর্টিকেলটিতে হাতের লেখা কিভাবে দ্রুত করা সম্ভব সেই বিষয়ে বিস্তারিত কৌশল আলোকপাত করেছেন। এমন জীবন ঘনিষ্ঠ ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই যা সকল শিক্ষার্থীদের উপকৃত করবে এবং সঠিক লক্ষে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।
অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের স্লো গতিতে লেখার জন্য রেজাল্ট খারাপ করে।প্রশ্ন কমন থাকা সত্ত্বেও full answer করতে পারে না।এজন্য লেখার গতি বাড়াতে হবে এবং সুন্দর করতে হবে।আসলে লেখার গতি বাড়াতে কত গুলো টিপস মেনে চলতে হবে।লেখার জন্য নিজের সুবিধামত বসতে হবে।কলম স্বাভাবিক ভাবে ধরতে হবে এবং লেখা গুলো এত ছোটও না আবার বড়ও না,মধ্যেম পন্থায় লিখতে হবে।পড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়তে হবে।প্রশ্ন পাওয়ার সাথে সাথেই ভাল ভাবে পড়তে হবে।লেখার জন্য প্রত্যেকটা প্রশ্নের জন্য আলাদা আলাদা সময় নির্ধারন করতে হবে।তাছারা আরও কতগুলো টিপস মেনে চললে লেখা সুন্দর ও গতি বাড়বে।
লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব। শিক্ষার্থী বন্ধুদের কথা চিন্তা করেই এই আর্টিকেলটি রচিত। হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আশা করছি শিক্ষার্থী বন্ধুরা খুবই উপকৃত হতে পারবে।
হাতের লেখা সুন্দর এবং দ্রুত হওয়া একটি চমৎকার দক্ষতা যা অনেক কিছুকে সহজ করে তোলে। সুন্দর হাতের লেখা কেবল চোখের আরাম দেয় না, বরং এটি লেখকের ব্যক্তিত্বের প্রতিফলনও করে। দ্রুত লিখতে পারা সময়ের সাশ্রয় করে এবং কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করে। একসঙ্গে এই দুটি গুণ অর্জন করা মানুষের অধ্যবসায় এবং নিয়মানুবর্তিতার উদাহরণ, যা শিক্ষাগত এবং পেশাগত জীবনে সফলতার পথ সুগম করে। হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত করতে উপরোক্ত কনটেন্ট একটি উপযুক্ত পাথেয়।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ উপকৃত এই কন্টেন্টটি শিক্ষার্থী বন্ধুদের উপহার দেওয়ার জন্য।
হাতের লেখা দ্রুত এবং সুন্দর হলেই, একজন ছাত্র-ছাত্রীর বা সকল মানুষের জীবনে যে কোন কাজে সফলতা আসবেই। তাহলে এই সফলতা অর্জন করতে হলে, আমাদেরকে বেশ কতগুলো বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে। যেমন- কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে,অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনেক অনেক বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে। কথায় আছে ‘‘একবার লেখা আর ১০ বার পড়ার সমান‘‘। অধ্যাবসায়, সাধনা এবং কঠিন অনুশীলন করা ব্যাতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন এবং অসম্ভব হয়ে পড়ে। হাতের লেখা দ্রুত এবং সুন্দর করে সফলতা অর্জন করার বিষয়ে লেখক আরো বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন । যাহা আমাদরে সকলের জন্য খুবই দরকারি ছিল। ধন্যবাদ লেখককে।
অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।
হাতের লেখা দ্রুত এবং সুন্দর হলেই, একজন ছাত্র-ছাত্রীর বা সকল মানুষের জীবনে যে কোন কাজে সফলতা আসবেই। তাহলে এই সফলতা অর্জন করতে হলে, আমাদেরকে বেশ কতগুলো বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে। যেমন- কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে,অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনেক অনেক বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে। কথায় আছে ‘‘একবার লেখা আর ১০ বার পড়ার সমান‘‘। অধ্যাবসায়, সাধনা এবং কঠিন অনুশীলন করা ব্যাতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন এবং অসম্ভব হয়ে পড়ে। হাতের লেখা দ্রুত এবং সুন্দর করে সফলতা অর্জন করার বিষয়ে লেখক আরো বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন । যাহা আমাদরে সকলের জন্য খুবই দরকারি ছিল। ধন্যবাদ লেখককে।
যে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়। ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল যেমন সঠিকভাবে কলম ধরা,দেহের অবস্থান ঠিক রাখা,সময় নির্ধারণ করে লেখা ইত্যাদি, যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারি না বলেই পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারি না। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। তখন মনে হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেতো তাহলে Full Answer করতে পারতাম। এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়।পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। অনেক শিক্ষার্থীই এ সমস্যায় ভূগে থাকেন, যারা হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারে না বলে প্রশ্ন ১০০% কমন থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারে না। অতিরিক্ত সময় পাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই তো কি হয়েছে, লেখার গতি তো বৃদ্ধি করা যায়।হ্যাঁ লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব।
যে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়। ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল যেমন সঠিকভাবে কলম ধরা,দেহের অবস্থান ঠিক রাখা,সময় নির্ধারণ করে লেখা ইত্যাদি, যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারলে পরীক্ষার খাতায় নির্ধারিত সময়ে লেখা শেষ করতে পারা যায় । লেখা ধীর গতি সম্পন্ন হওয়ার কারণে প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েছে তবুও অনেকে লেখা শেষ করতে পারে না I এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়।
পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। পরীক্ষার মধ্যে অতিরিক্ত সময় পাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই তো কি হয়েছে, লেখার গতি তো বৃদ্ধি করা যায়।হ্যাঁ লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই দিকনির্দেশনা সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আশা করছি শিক্ষার্থীরা খুবই উপকৃত হতে পারবে।
সুন্দর হাতের লেখা কেবল চোখের আরাম দেয় না, বরং এটি লেখকের ব্যক্তিত্বের প্রতিফলনও করে।সুন্দর হাতের লেখার কদর সর্বত্র আর তার সাথে যদি লেখার ধরণ খুব দ্রুত হয় তাহলে আর কোনো কথাই নেই।হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত করতে উপরোক্ত কনটেন্ট একটি উপযুক্ত পাথেয়।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ উপকৃত এই কন্টেন্টটি শিক্ষার্থী বন্ধুদের উপহার দেওয়ার জন্য।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্যাউ।ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”. যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে।যেমন- কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে,অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনেক অনেক বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে। কথায় আছে ‘‘একবার লেখা আর ১০ বার পড়ার সমান‘‘। অধ্যাবসায়, সাধনা এবং কঠিন অনুশীলন করা ব্যাতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন এবং অসম্ভব হয়ে পড়ে।অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।উপরের আর্টিকেলটিতে লেখক এ সম্পর্কে অনেক সুন্দর সুন্দর নিয়ম ও উপদেশ দিয়েছেন।আমি মনে করি উপরোক্ত বিষয়গুলি অনুসরণ করলে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত লেখার অভ্যাস গড়ে উঠবে।পরিশেষে ধন্যবাদ জানাই লেখক কে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
হাতের লেখা সেই দক্ষতাগুলির মধ্যে একটি যা আমরা সাধারণত ছোটবেলায় শিখি এবং তারপরে বড় হওয়ার সাথে সাথে সক্রিয়ভাবে উন্নতি করার চেষ্টা করি না অনেকেই। অন্যদিকে, দ্রুত লিখতে সক্ষম হওয়ার কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা রয়েছে, যা বিশেষত সেই ব্যক্তিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যাদের প্রায়শই হাত দিয়ে লিখতে হয়, যেমন ছাত্ররা।
এই নিবন্ধে, টিপস এবং কৌশলগুলির একটি সংগ্রহ রয়েছে, যা আমাদের হাতে কীভাবে দ্রুত লিখতে হয় তা শিখতে সাহায্য করতে পারে। এর মধ্যে কিছু কোনো প্রচেষ্টা ছাড়াই অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে, অন্যদের জন্য কিছুটা অনুশীলন প্রয়োজন। আমাদের নিজেদের উপকারের জন্য এগুলো অনুশীলন করা শুরু করা উচিত।
হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারনে অনেক শিক্ষার্থী পরিক্ষার খাতায় লিখা শেষ করতে পারেনা। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়ার পরেও লেখা শেষ করতে পারেনা। কারন সময় শেষ হয়ে যায়। পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী।লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব। এই আর্টিকেলটি টে হাতের লেখা দ্রুত করার কৌশল খুব সুন্দর ভাবে দেয়া আছে।
গভীর অনুশীলনের মাধ্যমে হাতের লেখা দ্রুত করা যায়। অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই। অনুশীলনের পাশাপাশি সময় নির্ধারণ করে লেখা, দেহের অবস্থান ঠিক রেখে লেখা, মনোযোগ সহকারে লেখা, পড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা। এই কৌশল দ্বারা এবং কনটেন্টটিতে আরো কিছু কৌশল রয়েছে যা অনুসরণ করে আমরা হাতে লেখা দ্রুত করতে পারি ।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্যা।ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”. যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে।যেমন- কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে,অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনেক অনেক বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে। কথায় আছে ‘‘একবার লেখা আর ১০ বার পড়ার সমান‘‘। অধ্যাবসায়, সাধনা এবং কঠিন অনুশীলন করা ব্যাতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন এবং অসম্ভব হয়ে পড়ে।এছাড়া উপরের আর্টিকেলটিতে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত বৃদ্ধি করা সম্পর্কে অনেক সুন্দর সুন্দর কৌশল ও নির্দেশনা রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করলে সফলতা সম্ভব।পরিশেষে ধন্যবাদ জানাই লেখক কে এমন সুন্দর আর্টিকেলটি শিক্ষার্থী বন্ধুদের উপহার দেওয়ার জন্য।
ভালো ফলাফলের জন্য পড়ার পাশাপাশি দ্রুত ও সুন্দর হাতের লেখাও প্রয়োজন। কারণ অনেক সময় দেখা যায় উত্তর যানা থাকা সত্ত্বেও সময় না থাকার কারণে সব উত্তর লিখে শেষ করা যায় না। হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই। বেশী থেকে বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে।
অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে।
পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে ভালো প্রস্তুতির পাশাপাশি প্রয়োজন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লিখে শেষ করতে না পারলে ভালো প্রস্তুতির কোন মূল্যই থাকেনা আর এজন্য হাতের লেখা হওয়া উচিত দ্রুত। কিছু কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে হাতের লেখা দ্রুত করা সম্ভব। এরকমই কিছু কৌশল এই কনটেন্টে উল্লেখ করা হয়েছে। এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্যা।ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”. যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে।যেমন- কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনেক অনেক বেশী হাতের লেখার চর্চা করতে হবে। কথায় আছে ‘‘একবার লেখা আর ১০ বার পড়ার সমান‘‘। অধ্যাবসায়, সাধনা এবং কঠিন অনুশীলন করা ব্যাতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন এবং অসম্ভব হয়ে পড়ে।এছাড়া উপরের আর্টিকেলটিতে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত বৃদ্ধি করা সম্পর্কে অনেক সুন্দর সুন্দর কৌশল ও নির্দেশনা রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করলে সফলতা সম্ভব।ধন্যবাদ জানাই লেখককে সকল শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে “হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল ” নামক সময়োপযোগী কন্টেন্ট টি উপস্থাপন করার জন্য।
প্রশ্ন ১০০% কমন থাকলেও হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারণে পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারিনা।সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে ভালভাবে বুঝা যায়। তখন মনে হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেতো তাহলে Full Answer করতে পারতাম। এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়।এই কনটেন্ট হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় গুলো লেখক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারি না বলে পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারি না। পরীক্ষার সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময় শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া জরুরী তেমনি হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। লেখাটা সত্যি অতুলনীয়।
লেখাটা পড়ে মনে হলো যেন আমার জন্যই লেখা হয়েছে।তবে আরও কয়েকটা বছর আগে পেলে ভালো হতো।
ছোটবেলা থেকেই হাতের লেখা অনেক স্লো ছিল যার কারণে ফুল আন্সার করা খুব কম হতো।
যাই হোক,আমার মতো যারা ধীরগতির হাতের লেখার কারণে পিছিয়ে পড়ে তারা আশা করি উপকৃত হবে।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারি না বলেই পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারি না। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েছে তবুও লেখা শেষ করতে পারি না। ৬০% – ৮০% লেখা সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই পরীক্ষার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। তখন মনে হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেতো তাহলে Full Answer করতে পারতাম। এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়।হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় এর একটি হলো- লেখার সময় দেহের অবস্থান ঠিক রাখা। দেহের সঠিক অবস্থান লেখার গতি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।পরিশেষে ধন্যবাদ জানাই লেখক কে এমন সুন্দর আর্টিকেলটি শিক্ষার্থী বন্ধুদের উপহার দেওয়ার জন্য।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারি না বলেই পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারি না। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েছে তবুও লেখা শেষ করতে পারি না। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। লেখা দ্রুত করার উপায় এর একটি হলো- লেখার সময় দেহের অবস্থান ঠিক রাখা। দেহের সঠিক অবস্থান লেখার গতি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।এই কনটেন্টটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।পরিশেষে ধন্যবাদ জানাই লেখক কে এমন সুন্দর আর্টিকেলটি শিক্ষার্থী বন্ধুদের উপহার দেওয়ার জন্য।
হাতের লেখা নিয়ে চিন্তা নেই এমন মানুষ নেই বললেই চলে।পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন পড়লেও হাতে লেখার জন্য পিছিয়ে পড়ি।কিন্তু এই কন্টেন্টটি আমাদের সকলের জন্য খুবই উপকারী।কিভাবে হাতের লিখাকে সুন্দর করা যায় তার সমাধান দেয়া হয়েছে।সাবলীল ভাষায় বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে পদ্ধতিগুলো।উপরন্তু নিয়ম মেনে চললে আমরা খুবই দ্রুত আমাদের হাতের লেখাকে আর সুন্দর করতে পারব।এই নিয়মগুলো সকলকে মেনে চলা উচিত।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
পরীক্ষায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে লেখার জন্য হাতের লেখা দ্রুত করার অভ্যাস করা অত্যন্ত জরুরী। ধৈর্য সহকারে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে হাতের লেখা পরিষ্কার ও দ্রুত করার সম্ভব। তাই মহান আল্লাহ’র উপর বিশ্বাস রেখে কঠিন অধ্যাবসায়,গভীর অনুশীলন,নিয়মিত লেখার অভ্যাস,লেখার উপযোগী কলম ব্যবহার করা,সময় নির্ধারণ করে লেখা,বসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করা,দেহের অবস্থান ঠিক রাখা ইত্যাদি নানা কৌশল অবলম্বন করে কিভাবে হাতের লেখার গতি বাড়িয়ে পরীক্ষায় সব প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দেয়া যায় এই আর্টিকেলটিতে লেখক এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন যা অনুসরণ করলে প্রতিটি শিক্ষার্থী হাতের লেখার গতি বৃদ্ধির মাধ্যমে পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিতে সক্ষম হবে এবং সফলতা পাবে ইনশাআল্লাহ ।
আমরা যারা শিক্ষার্থী তাদের কমন একটা সমস্যা হলো পরিক্ষার হলে সম্পূর্ণ উত্তর করে আসতে না পারা।১০০% কমন পড়লেও দ্রুত গতিতে লেখার অভ্যাস্ত না হওয়ায় ফলে সকল প্রশ্ন লিখে আসা সম্ভব হয়না,আসলে দ্রুত লেখার অভ্যাস করতে হবে এই কন্টেন্টিতে বেশ কতগুলো ধাপ রয়েছে যেগুলো ফলো করলে লেখা দ্রুত করা সম্ভব।
অনেক বেশি পড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং
লেখার সময় মুখে উচ্চারণ করা,ভালো কলম ব্যবহার করা,সময়ের মধ্যে লেখার গতি বৃদ্ধি করা এবং সঠিকভাবে বসে লেখা।কন্টেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারে না শতকরা ৮০% স্টুডেন্ট ই।এর কারণ হচ্ছে পড়ার সময় না লিখা এবং পড়া মুখস্থ করার পর না লিখা, এ দুসময় যদি সময় বেদে লিখা যায় তবে হাতের লেখা দ্রুত হয়ে উঠে। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারেনা একমাত্র হাতের লেখার গতি না থাকার কারনে। অনেক শিক্ষার্থীই এ সমস্যায় ভূগে থাকেন। প্রশ্ন ১০০% কমন থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারে না। পরীক্ষা শেষ হলে মনে মনে খুবই আফসোস হয় ইশ্ যদি আরেকটু দ্রুত লিখতে পারতাম তাহলে পরীক্ষার খাতায় Full Answer করতে পারতাম
শিক্ষার্থী বন্ধুদের কথা চিন্তা করেই লেখকের এই আর্টিকেল লেখা।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে স্টুডেন্ট তোমরা খুবই উপকৃত হতে পারবে।
যাদের হাতের লেখা অসুন্দর তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই উপকারী হবে। পরীক্ষায় যারা খারাপ করে তাদের জন্য খুবই উপকৃত হবে
প্রশ্ন ১০০% করার পরেও দ্রুত লিখতে না পারার কারণে পরীক্ষার খাতায় ৬০% – ৮০% লেখা সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই পরীক্ষার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালোভাবে বুঝা যায়। লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব। কিভাবে “লেখার গতি বৃদ্ধি ” করা যায় এই কনটেন্টটিতে লেখক তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। লেখক কে ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
হাতের লেখা সুন্দর এবং দ্রুত হওয়া একটি চমৎকার দক্ষতা যা অনেক কিছুকে সহজ করে তোলে।কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে,অনুশীলনের বিকল্প নেই। সুন্দর হাতের লেখার কদর সর্বত্র তার সাথে যদি লেখার ধরণ দ্রুত হয় তাহলে তো আর কোনো কথাই নেই।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে গুছিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।
প্রশ্ন ১০০% কমন পরার পরেও দ্রুত লিখতে না পারার কারণে পরীক্ষার খাতায় ৬০% – ৮০% লেখা সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই পরীক্ষার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালোভাবে বুঝা যায়। লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব। কিভাবে “লেখার গতি বৃদ্ধি ” করা যায় এই কনটেন্টটিতে লেখক তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। লেখক কে ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
হাতের লেখা দ্রুত করতে নিয়মিত অনুশীলন , সঠিক কলম ব্যবহার , বসার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন এবং ছোট ছোট অক্ষর লেখার অভ্যাস করতে হবে। পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।কনটেন্টটি ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনেক উপকারি হবে ,ইনশাআল্লাহ।
হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে নোট করতে বা পরীক্ষার হলে ১০০% প্রশ্ন কমন থাকা সত্বেও পুরোটা সমাধান করতে পারে না।কিছু কৈাশল অবলম্বনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের লেখার গতি দ্রুত করতে পারে।এই লেখাটিতে কৌশলসমূহ দেওয়া আছে।শিক্ষার্থীরা লেখাটি থেকে উপকৃত হবে ইনশা আল্লাহ।
হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারনে অনেক শিক্ষার্থী পরিক্ষার খাতায় লিখা শেষ করতে পারেনা। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়ার পরেও লেখা শেষ করতে পারেনা। কারন সময় শেষ হয়ে যায়। পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী।কিছু কৈাশল অবলম্বনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের লেখার গতি দ্রুত করতে পারে। আর্টিকেলটি টে হাতের লেখা দ্রুত করার কৌশল খুব সুন্দর ভাবে দেয়া আছে।শিক্ষার্থীরা লেখাটি থেকে উপকৃত হবে ইনশা আল্লাহ।
পরীক্ষার সময় হাতের লেখা দ্রুত করতে না পারার কারণে অনেক শিক্ষার্থী পুরো উত্তর লিখে শেষ করতে পারে না। যদিও প্রশ্ন ১০০% কমন পড়ে, ৬০%-৮০% লেখা শেষ হওয়ার আগেই সময় ফুরিয়ে যায়। সময় বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই, তবে লেখার গতি বাড়ানো সম্ভব।
প্রতিদিন অনুশীলন, ভালো মানের উপকরণ ব্যবহার, সহজ লেখার স্টাইল শেখা, আঙ্গুলের ব্যায়াম এবং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে হাতের লেখার গতি বাড়ানো যায়। এর ফলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষার খাতায় সব প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব হবে। এই টিপসগুলো অনুসরণ করলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।
পরীক্ষার হলে দ্রুত লিখতে না পারার কারণে অনেক শিক্ষার্থীই ফুল আনসার করতে পারে না।যারা এই সমস্যায় আছে তারা এই কন্টেন্টটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে।তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।
হাতের লেখা সুন্দর এবং দ্রুত হওয়া একটি চমৎকার দক্ষতা ও গুন যা অনেক কিছু কে সহজ করে দেয় । সুন্দর লেখা যেমন সবার মন আকৃষ্ট করে তেমনি সবার মধ্যে ব্যক্তিতের প্রতিফলন ও করে।হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত একটি গুন এটি সবাই পারে না তাই অনেকেই ভালো রেজাল্ট করতে পারে না । শিক্ষক যখন খাতা দেখেন তখন তিনি যে বিষয় গুলো ফলো করে কেউ যদি সুন্দর করে গুছিয়ে লেখতে পারে তাহলে তার মার্ক অন্যদের থেকে একটু এগিয়ে থাকে । এটা ছাত্র জীবনের অনেক বড় গুণ বা সফলতা এটা সবাই পারে না তাই অনেকেই অনেক ভালো হওয়া সত্ত্বেও লেখা ধীরে ও অসুন্দর হওয়ার কারনে কাংখিত সফলতা পাই না । হাতের লেখা দ্রুত হওয়ার জন্য বেশি বেশি লেখতে হবে । পড়া এবং লেখা সমান সমান থাকলে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
ভালো রেজাল্টের জন্য দ্রুত লেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। পড়াশোনায় খুব মেধাবী হয়েও হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারনে অনেক শিক্ষার্থী ভালো রেজাল্ট থেকে পিছিয়ে পড়ে।
কিভাবে দ্রুত লেখার অভ্যাস করতে হবে এই কন্টেন্টে লেখক সেই কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছেন যা শিক্ষার্থীদের সঠিক লক্ষে পৌছে দেবে। ধনবাদ লেখককে খুবই গুরুত্বপূর্ন আর্টিকেলের জন্যে।
পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর না লিখলে ভাল নম্বর পাওয়া যায়না। দ্রুত লিখতে না পারলে শতভাগ প্রশ্নের উত্তর লিখা ও সম্ভব হয় না । যাদের লেখার গতি কম তারা কিছু কৌশল জেনে চর্চা করলে সহজেই লেখার গতি বাড়াতে পারবেন । এই কন্টেন্ট টি সেইসব শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই উপকারী হবে যারা হাতের লেখা দ্রুত করতে চান। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর এই কন্টেন্টটি লেখার জন্য।
।
আমরা সবাই এক্সামের সময় লেখাগুলো যেন সুন্দর হয়,সে দিকে খেয়াল রেখে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকি।কিন্তু দেখা যায় অনেকের লেখা ধীর গতি হওয়ায় সব প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব হয় না।লেখাটিকে অনেকগুলো কৌশল দেয়া হয়েছে কিভাবে একই সাথে হাতের লেখা সুন্দর করা ও দ্রুত করা যায়।
দ্রুত লিখতে না পারার কারণে প্রায় শিক্ষার্থী পরীক্ষায় full answer করতে পারেনা।ভাল রেজাল্ট করতে হলে সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে তার জন্য প্রয়োজন হাতের লেখার গতি দ্রুত করা। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”. যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে। বার বার অনুশীলনের মাধ্যমে হাতের লেখা দ্রুত ও সুন্দর করা যায়। এই আর্টিকেলে লেখক পয়েন্ট আকারে সুন্দরভাবে তুলে করেছেন কিভাবে হাতের লেখা দ্রুত করবে
দ্রুত লিখতে না পারার কারণে প্রায় শিক্ষার্থী পরীক্ষায় full answer করতে পারেনা।ভাল রেজাল্ট করতে হলে সময়ের মধ্যে সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে তার জন্য প্রয়োজন হাতের লেখার গতি দ্রুত করা। বার বার অনুশীলনের মাধ্যমে হাতের লেখা দ্রুত ও সুন্দর করা যায়। এই আর্টিকেলে লেখক পয়েন্ট আকারে সুন্দরভাবে তুলে করেছেন কিভাবে হাতের লেখা দ্রুত করবে
সময় কারো জন্য বসে থাকে না। অনেক মানুষই হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারে না। সব প্রশ্নের উত্তর জানা সত্ত্বেও সম্পুর্ন লেখা শেষ করতে পারে না। লেখা দ্রুত শেষ করার জন্য নিয়মিত হাতের লেখার চর্চা করতে হবে। সঠিক চর্চার মাধ্যমেই সম্ভব হাতের লেখা দ্রুত করা।
যে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায় বা সাধনা করা। ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন হলে অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই। এর জন্য কিছু কৌশল অনুসরণ করতে হয় ।হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আশা করা যায় হাতের লেখা দ্রুত হবে।
হাতের লিখা সুন্দর এবং দ্রুত করার জন্য উপরের কনটেন্ট এ খুব সুন্দর করে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হয়েছে।পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
হাতের লেখা সুন্দর করা এবং দ্রুত লেখা একটি চমৎকার দক্ষতা, যা একজন মানুষের ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করে। এটি শিক্ষাগত ও পেশাগত জীবনে অনেক সুফল বয়ে আনে এবং সময়ের সাশ্রয়ও হয়। হাতের লেখা সুন্দর এবং দ্রুততার সাথে লেখার উপায় সম্পর্কে কন্টেন্টটিতে ধাপসহকারে খুব সুন্দরভাবে আলোচিত হয়েছে।
Time and Tide wait for none. সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না । এটা আমরা সবাই জানি। তাই সমায়ের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হয়, তাহলে জীবনে সফলতা আসে, পড়া-শুনা এর বাহিরে নয়। পরীক্ষায় ভালো ফলাফল পেতে হলে অবশ্যই দ্রুত ও সুন্দর লেখার কোন বিকল্প নেই।এর জন্য পড়া ও বেশি বেশি লিখে প্রাকটিস করা । তাই ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে আমরা সবাই জানি,
practice makes a man perfect যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে। যে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায় বা সাধনা করা। অধ্যাবসায়, সাধনা বা নিয়মিত অনুশীলন ব্যতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন হয়ে পড়ে। কনটেন্টে সেটা বুঝাতে চেয়েছে । Writter অনেক ধন্যবাদ ।
পরীক্ষা তে ফুল মার্কস উত্তর দিতে হলে শুধু প্রশ্নের উত্তর জানলে হবেনা সাথে সাথে থাকতে হবে দ্রুত ও সুন্দর লেখার অভ্যাস।ভালো ফলাফলের জন্য হাতের লেখা দ্রুত ও সুন্দর হওয়া আবশ্যক। বিভিন্ন উপায়ে হাতের লেখা দ্রুত ও সুন্দর করা যেতে পারে যা সুন্দর ভাবে কন্টেন্ট টি তে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাওয়ার জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি সুন্দর হাতের লেখাটাও খুবই দরকার। কারণ শিক্ষক যখন খাতা দেখেন তখন যে খাতাটা গুছিয়ে এবং সুন্দর করে লেখা থাকে তার নাম্বারটা অন্যদের তুলনায় একটু হলেও এগিয়ে থাকে। তাই আমাদের সকলের উচিত সুন্দর হাতের লেখা তৈরি করার অনুশীলন করা এই কনটেন্ট পড়ার মাধ্যমে আমরা কিভাবে সুন্দর করে লেখা যায় তার কৌশল গুলো জানতে পারবো।
আমাদের অনেকের হাতের লেখা খুবই ধীর গতির। যার কারণে পরিক্ষায় সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। এই জন্য হাতের লেখা দ্রুত করা খুব জরুরি। এই কনটেন্টে হাতের লেখা দ্রুত করার অনেকগুলি কৌশলের কথা বলা হয়েছে। অনেক উপকারী একটি কনটেন্ট।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্য। সুন্দর হাতের লেখার কদর সর্বত্র আর তার সাথে যদি লেখার ধরণ খুব দ্রুত হয় তাহলে আর কোনো কথাই নেই।তাছাড়া যে কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়। ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল যেমন সঠিকভাবে কলম ধরা,দেহের অবস্থান ঠিক রাখা,সময় নির্ধারণ করে লেখা ইত্যাদি, যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পায়। হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় গুলো সুন্দর ভাবে কন্টেন্টিতে উপস্থাপন করা হয়েছে ।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারি না বলেই পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারি না। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েছে তবুও লেখা শেষ করতে পারি না। ৬০% – ৮০% লেখা সম্পন্ন হওয়ার পূর্বেই পরীক্ষার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না এটা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। তখন মনে হয় ইশ্ যদি আরেকটু সময় পাওয়া যেতো তাহলে Full Answer করতে পারতাম। এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়।হাতের লেখা কিভাবে দ্রুত করা যায় সে বিষয়ে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই কনটেন্টে।
পরিক্ষায় ভালো করার জন্য হাতের লেখা ভালো হওয়া অত্তন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভালো হাতের লেখা ভালো ছাত্রের পরিচয় দেয়।আর তাই ভালো হাতের লেখা থাকা প্রয়োজন।হাতের লেখা ভালো করার জন্য কনটেন্ট টি লেখক খুবই সুন্দর করে তুলে ধরেছে। এই ধাপগুলি আমরা পালন করতে পারলেই আমরা নিজেদের হাতের লেখার উন্নতি করতে পারবো।
হাতের লেখা সুন্দর এবং দ্রুত লেখার জন্য কনটেন্টি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। নিয়মগুলো ভালো করে ফলো করলে আশা করি ভালো ফলাফল করা সম্ভব।
আমরা সবাই চাই পরীক্ষায় – full answer দিতে। কিন্তু হাতের লিখা দ্রুত না হওয়ার কারণে পরীক্ষার খাতায় লিখা শেষ করতে পারি না। প্রশ্ন সম্পূর্ণ কমন পড়লেও তবুও লিখা শেষ করতে পারি না। হাতের লিখা দ্রুত না হলে আমরা পরীক্ষায় সম্পূর্ণ লিখতে পারবো না। আমরা যদি পরীক্ষায় দ্রুত লিখতে চাই উপরের ১৩ টি ধাপ অনুশীলন করতে হবে। তাহলে আমাদের লিখা দ্রুত হবে।
হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় অনেকেই জানেনা। যার জন্য পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ করতে পারে না।উপরের কনটেন্ট এ পয়েন্ট আকারে দেওয়া হয়েছে। মনোযোগ দিয়ে প্রাকটিস করতে হবে তাহলে লেখার গতি বৃদ্ধিপাবে হাতের লেখা ও সুন্দর করে পড়তে পারবে। উপরের কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।।
হাতের লেখা দ্রুত না এই সমস্যা টা বেশির ভাগ ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে দেখা যায়। পরিক্ষায় সকল কিছু কমন আসলেও হাতের লেখা দ্রুত না বলে আমরা সকল কিছু লিখতে পারি না এই জন্য আমরা ভালো ফলাফল করতে পারি না। কঠোর পরিশ্রম অধ্যাবসায় বেশি বেশি লেখার চর্চা করা মনের সঠিক ইচ্ছা এগুলো যদি থাকে তো আমরা যারা দ্রুত লিখতে পারি না তারাও দ্রুত লিখতে পারবো ইনশাআল্লাহ। এই আর্টিকেল টি তে হাতের লেখা দ্রুত করার জন্য যেটা যেটা দরকার সেই পয়েন্ট গুলো খুব সুন্দর করে লিখেছেন। এটি অনেক উপকারী আর্টিকেল।
অনেক সময় দেখা যায় হাতের লেখা সুন্দর হলে দ্রুতভাবে লেখা যায় না,আবার দ্রুত লিখতে গেলে হাতের লেখা সুন্দর হয় না। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরাই পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। তবে কন্টেন্টটি পড়ে এ সমস্যা থেকে উত্তরণ পাওয়া সম্ভব।
পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা সকলেরই কাম্য।ভালো ফলাফলের জন্য পড়ার পাশাপাশি সুন্দর ও দ্রুত হাতের লেখা প্রয়োজন। প্রশ্ন ১০০% কমন পড়েলেও ফুল এন্সার করা যায় না শুধুমাত্র দ্রুত লিখতে না পারার কারণে।
এই আর্টিকেলটিতে লেখক হাতের লেখা কিভাবে দ্রুত করা সম্ভব সেই বিষয়ে বিস্তারিত কৌশল আলোকপাত করেছেন। এমন জীবন ঘনিষ্ঠ ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটির জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই যা সকল শিক্ষার্থীদের উপকৃত করবে এবং সঠিক লক্ষে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন পত্র কমন পরার পরেও অনক স্টুডেন্ট নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লেখা শেষ করতে পারে না।তার কারণ হলো হাতের লেখার গতি তুলনামূলক ভাবে খুবই কম। এমতাবস্থায় কিভাবে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করা যায় তার উপায় পয়েন্ট আকারে বর্ণনা করেছেন এই কন্টেন্টটিতে।
প্রত্যেক স্টুডেন্ট এই লেখাটি অনুসরণ করে হাতের লেখা দ্রুত করার পাশাপাশি ফুল আনসার করতে পারবে, ইনশাআল্লাহ।
পরীক্ষায় সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ের শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া যেমন জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরী।
বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরাই পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন।
তাই আমাদের সকলের উচিত সুন্দর হাতের লেখা তৈরি করার অনুশীলন করা। এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা কিভাবে সুন্দর করে লেখা যায় তার কৌশল গুলো জানতে পারবো।মাশাআল্লাহ কন্টেন্টটিতে অনেক সুন্দর ভাবে লিখার কৌশল গুলো ফুটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।
পরিক্ষায় হাতের লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক সময় হাতে লেখা ধীরে হওয়ার কারনে আমরা জীবনের অনেক পরীক্ষায় পিছিয়ে পড়ি।তাই হাতের লেখা দ্রুত করার জন্য লেখকের উল্লেখিত উপায় গুলো প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি।
পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রশ্নের যেমন সঠিক উত্তর দেওয়া জরুরী তেমনি প্রয়োজন একটি প্রশ্নের ফুল মার্কস আন্সার করা।এখন দেখা গেল সব প্রশ্নের উত্তর জানা কিন্তু সময়ের ভিতরে আমরা ফুল মার্কস উত্তর করতে না পারায় পরীক্ষায় ভালো মার্কস আসলো না, সে জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়ার পাশাপাশি দ্রুত লেখার ও লেখা সুন্দর করার অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরী। আর এজন্য প্রয়োজন লেখার প্রতি মনোযোগী হওয়া। উপরের কন্টেন্টে এই লেখা কিভাবে সুন্দর ও দ্রুততর করা যায় খুব সুন্দর করে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হয়েছে, এগুলো ফলো করলে একটি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা আমাদের জন্য খুবই সহজ বলে আমি মনে করি। কন্টেন্টটিতে অনেক সুন্দর ভাবে লেখার কৌশল গুলো ফুটিয়ে তোলার এজন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম।
প্রতিটা মানুষেরই এই একই সমস্যা হয়ে থাকে হাতের লেখা নিয়ে। হাতের লেখা কিভাবে দ্রুত করা যায় কম বেশি সবাই এই সমস্যায় পরে থাকি।
প্রবাদে আছে,
” যতো বেশি অনুশীলন করবে ততো বেশি দক্ষ হবে।”
তাই হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত করতে হলে পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক বেশি লিখতে হবে। তাহলেই ধীরে ধীরে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হবে।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে না পারার কারণে পরিক্ষায় ১০০% কমন করার পরও লেখা সম্পন্ন করার পূর্বেই পরীক্ষার নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যায়। পরে খুব আফসোস থেকে যায় যদি আরও একটু সময় পেতাম।
তাই পড়ার পাশাপাশি প্রচুর পরিমানে লিখতে হবে।সময় ধরে বেশি বেশি চর্চা করতে হবে।
তাহলেই লেখা সুন্দর এবং দ্রুত হবে।
মোটকথা, হাতের লেখা দ্রুত করার জন্য এই কন্টেন্টিতে বিস্তারিত কৌশল গুলো ধাপে ধাপে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আমি মনে করি এই কন্টেন্টি সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে যাদের হাতের লেখা নিয়ে সমস্যা তারা খুব ই উপকৃত হবেন।
Time and Tide wait for none. সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না । এটা আমরা সবাই জানি। তাই সময়ের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হয়, তাহলেই জীবনে আসে সফলতা, পড়া-শুনা এর বাহিরে নয়। পরীক্ষায় ভালো ফলাফল পেতে হলে অবশ্যই দ্রুত ও সুন্দর লেখার কোন বিকল্প নেই। সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্যা।ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “Practice makes a man perfect”. যতো অনুশীলন করবে ততো দক্ষ হবে।যেমন- কোন কিছুকে অর্জন করার মূলমন্ত্র হলো কঠিন অধ্যাবসায়, সাধনা ও নিয়মিত অনুশীলন করা এবং ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। কথায় আছে ‘‘একবার লেখা আর ১০ বার পড়ার সমান‘‘। অধ্যাবসায়, সাধনা এবং কঠিন অনুশীলন করা ব্যাতিত কোন কিছু অর্জন করা কঠিন এবং অসম্ভব হয়ে পড়ে।এছাড়া উপরের আর্টিকেলটিতে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত বৃদ্ধি করা সম্পর্কে অনেক সুন্দর সুন্দর কৌশল ও নির্দেশনা রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করলে সফলতা সম্ভব। সকল শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে “হাতের লেখা সুন্দর করার কৌশল ” নামক সময়োপযোগী কন্টেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পরীক্ষায় ১০০℅ উত্তর করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পাওয়ার সাথে সাথে হাতের লেখাও দ্রুত হওয়া জরুরি। আর এই কন্টেন্টটি পড়ে কিভাবে হাতের লেখা দ্রুত করা যায় সে বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে।
হাতের লেখা দ্রুত বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই সকল প্রশ্নপত্রের উত্তর লেখা সম্ভব। হাতের লেখা সুন্দর করাও জরুরি।নির্ধারিত সময়ে পরিক্ষা শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পরা ও হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরি। শিক্ষার্থী বন্ধুদের কথা চিন্তা করেই এই আর্টিকেল রচিত। হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে শিক্ষার্থী বন্ধুরা খুবই উপকৃত হবে। লেখাটি সত্যিই অতুলনীয়।
লেখার গতি বৃদ্ধি করা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলটি সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে সকল শিক্ষার্থী খুবই উপকৃত হবে।
হাতের লেখা দ্রুত লিখতে না পারলে পরীক্ষার প্রশ্ন ১০০% কমন পড়লে ও লেখা শেষ করা যায় না। ৬০% – ৮০% লেখা সম্পন্ন হওয়ার আগে পরীক্ষার সময় শেষ হয়ে যায়। সময় যে কারো জন্য অপেক্ষা করে না, তা পরীক্ষার হলে খুব ভালভাবে বুঝা যায়। মনে হয় যদি আরেকটু সময় পেলে Full Answer করা যেত। এমন সমস্যা অনেক শিক্ষার্থীর মাঝেই লক্ষ্য করা যায়। পরীক্ষার সকল প্রশ্নের উত্তর নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পড়া জরুরী ঠিক তেমনই হাতের লেখার গতি থাকাও জরুরী। অনেক শিক্ষার্থী এমন সমস্যায় পড়ে, যারা হাতের লেখা দ্রুত লিখতে পারে না বলে প্রশ্ন ১০০% কমন থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারে না।অতিরিক্ত সময় না পেলেও লেখার গতি বৃদ্ধি করে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করা যায়। হ্যাঁ লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব।”হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় “কন্টেন্ট টি সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন। লেখক কে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।
সময় কারও জন্যই থেমে থাকে না। এই কথাটার প্রকৃত উদাহরণ দেখতে পাই পরীক্ষার সময়। সবগুলো প্রশ্ন কমন পাওয়া সত্ত্বেও অনেকেই সবগুলো উত্তর ঠিকমতো লিখতে পারে না। এর একমাত্র কারণ হচ্ছে হাতের লেখা ধীরগতির। তাই সকলেরই উচিত হাতের লেখা দ্রুত করা। এজন্যই আলোচ্য বিষয় থেকে হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়গুলো সম্পর্কে সকলেরই ভালভাবে জানা উচিত।
দ্রুত ও সুন্দর হাতের লেখা একটি অসাধারণ শিল্প বলা যেতে পারে। উভয়টির সমন্বয় খুব কম মানুষের মধ্যেই পাওয়া যায়। শিক্ষাঙ্গন হতে শুরু করে অফিস, ব্যবসা- বাণিজ্য সবখানেই লেখালেখির প্রয়োজন হয়। দ্রুত লিখতে যেয়ে হয়ে যায় অসুন্দর। আবার সুন্দর করতে যেয়ে আমরা অনেক ক্ষেত্রে লাগিয়ে ফেলি অনেক সময়। তাই লেখা সুন্দরের পাশাপাশি দ্রুততার প্রতিও যত্নশীল হওয়া; বিশেষ করে শিক্ষার্থীবৃন্দের। অনেক সময় শিক্ষকগণ লেখার বাহ্যিক সৌন্দর্যের ভিত্তিতেও দিয়ে দেন বেশ উল্লেখযোগ্য নাম্বার। সুন্দর হাতের লেখা একটি রুচিশীলতাও বটে! ডিভাইস-টাইপিং এর এ যুগে সুন্দর হাতের লেখা প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। এই আর্টিকেলটি শিক্ষার্থী বন্ধুদের জন্য হতে পারে উত্তম দিকনির্দেশনা ইনশাআল্লাহ্।
শুধুমাত্র মেধাবী শিক্ষার্থী হলেই হবে না তাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রিভিশন সহ সকল প্রশ্নের উত্তর সুন্দরভাবে শেষ করতে হবে। আর এজন্য তার হাতের লেখা হতে হবে দ্রুত। আজকের আর্টিকেল টিতে খুব সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে কিভাবে বিশেষ কিছু কৌশল অবলম্বন করে আমরা হাতের লেখা দ্রুত ও সুন্দর করতে পারি। শিক্ষার্থীরা এই আর্টিকেলটি অনুসরণ করলে অনেক উপকৃত হবে।
বর্তমানে আমাদের শিক্ষার্থীদের কমন সমস্যাগুলোর একটি হলো যে পরীক্ষায় অনেক প্রশ্নের উত্তর জানা সত্ত্বেও সবগুলো প্রশ্নের উত্তর লিখে আসতে পারেনা।এর অনেক কারণ রয়েছে।আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটিতে এসব কারণগুলো এবং হাতের লেখা দ্রুত করার সুন্দর কিছু টিপস আলোচনা করা হয়েছে। এগুলো ফলো করলে ইনশাআল্লাহ হাতের লেখা দ্রুত করা সম্ভব।
সময় ও স্রোত কারও জন্য অপেক্ষা করে না। ছাত্রজীবনে সময়ের মূল্য অপরিসীম। বিশেষ করে পরীক্ষার সময় ছাত্র-ছাত্রীদের নির্ধারিত সময়ের মাঝে শতভাগ উত্তর দেয়া আবশ্যক। এজন্যে, কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত করার কোন বিকল্প নেই। কেননা, অধ্যাবসায় সাফল্যের চাবিকাঠি। তাই নিম্নোক্ত আর্টিকেলটি বর্তমান সময়ের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
হাতের লেখা দ্রুত করার কিছু উপায় নিয়ে নিবন্ধটি আলোচনা করেছে। যেমন গভীর অনুশীলন করা, লেখার সময় মুখে উচ্চারণ করা, পরীক্ষার সময় ভালো কলম ব্যবহার করা, এবং সময় নির্ধারণ করে লেখা। পরীক্ষার খাতায় দ্রুত লিখতে হলে মনোযোগ সহকারে লেখা, সহজ প্রশ্নের উত্তর আগে লেখা এবং উপযুক্ত বসার স্থান নির্বাচন করাও গুরুত্বপূর্ণ। এই নিবন্ধটি পরে আমরা বিস্তারিত এ সম্পর্কে জানতে পারবো।
সময়ের অভাবে পরীক্ষায় ১০০% উত্তর করতে না পারার কষ্ট প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মধ্যেই থাকে। সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। তবে উপযুক্ত প্রশিক্ষণের বা প্র্যাকটিসের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী তার হাতের লেখা দ্রুত করার ফলে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে সক্ষম হয়।
হাতের লেখা সুন্দর হলে পরীক্ষার খাতায় যেমন ভালো প্রভাব পড়ে, তেমনি সুন্দর ও দ্রুত হাতের লেখা প্রত্যেকের ব্যক্তিত্বে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। তাছাড়া লেখার গতি বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লেখা সম্ভব। সে জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়ার পাশাপাশি দ্রুত লেখার ও লেখা সুন্দর করার অভ্যাস গড়ে তোলা । এজন্যে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত করার কোন বিকল্প নেই। লেখার গতি বৃদ্ধি করার একটি কার্যকরী কৌশল হলো পড়া মুখস্ত করার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা। অনুশীলনের পাশাপাশি আরও কিছু কৌশল যেমন সঠিকভাবে কলম ধরা, দেহের অবস্থান ঠিক রাখা, সময় নির্ধারণ করে লেখা ইত্যাদি, যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে । মোটকথা, হাতের লেখা দ্রুত করার জন্য এই কন্টেন্টিতে বিস্তারিত কৌশল গুলো ধাপে ধাপে উপস্থাপন করা হয়েছে। যেগুলো অনুসরণ করলে আস্তে আস্তে হাতের লেখার গতি বৃদ্ধি পাবে। শিক্ষার্থীরা এ কন্টেন্টটি পড়ে কৌশল গুলো অনুসরণ করলে উপকৃত হবে, ইন শা আল্লাহ।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্য। সুন্দর হাতের লেখার কদর সর্বত্র আর তার সাথে যদি লেখার ধরণ খুব দ্রুত হয় তাহলে আর কোনো কথাই নেই। হাতের লেখা দ্রুত করতে কিছু উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে, যেমনঃ পড়ার সাথে সাথে লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা, লেখার সময় মুখে উচ্চারণ করা, কলম ধরার সঠিক নিয়ম।এছাড়াও আরো অনেক উপায় আছে। সকল শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলের জন্য হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা আবশ্যক।হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় গুলো সুন্দর ভাবে কন্টেন্টিতে উপস্থাপন করা হয়েছে ।
সুন্দর হাতের লেখা এবং ভালো রেজাল্টের মাধ্যমে বেশির ভাগ মানুষই একজন ছাত্রের মেধা নির্ণয় করে ফেলে।কিন্তু দেখা যায় অনেকের পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর ১০০%কমন পরার পরও শুধু মাত্র হাতের লেখার গতি কম থাকার কারণে আশানুরূপ সাফল্য অর্জন করতে পারে না। তাই হাতের লেখা সুন্দর করার পাশাপাশি লেখার গতির দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।
কিভাবে হাতের লেখা সুন্দর হবে এবং পরীক্ষায় লেখার গতি বাড়িয়ে আশানুরূপ ফলাফল অর্জন করা যাবে এ বিষয়ে জানতে পারবেন লেখকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন জরুরি। ঠিক তেমনি হাতের লেখা দ্রুত করাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেকের হাতের লেখা দ্রুত না হওয়ার কারণে পরিক্ষায় সময়মতো সব উত্তর লিখতে পারে না যা খুবই কষ্ট দায়ক। এমন মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি যারা দ্রুত না লিখার কারণে পরিক্ষায় ১০০ মার্ক ফুল অ্যান্সার দিতে পারে না যার মধ্যে আমি অন্যতম। এই আর্টিকেলটি পড়ে আমি খুবই উপকৃত হয়েছি। এখানে দেওয়া প্রত্যেকটি পয়েন্ট যদি বাসায় সঠিক ভাবে অনুশীলন করে তাহলে অবশ্যই সে পরিক্ষায় হাতের লেখা দ্রুত করতে সক্ষম হবে ইন শাহ্ আল্লাহ।
যেসকল শিক্ষার্থী পরীক্ষায় ১০০% কমন থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার খাতায় সকল প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারে না।তারা
“হাতের লেখা দ্রুত করার উপায়” শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিকভাবে অনুসরণ করলে খুবই উপকৃত হতে পারবে, ইনশাআল্লাহ।
পরীক্ষায় সম্পূর্ণ উওর লেখার জন্য প্রয়োজন পড়াশুনার পাশাপাশি দ্রুত লেখার অভ্যাস করা।দ্রুত লেখার মাধ্যমেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া সম্ভব।
ধন্যবাদ লেখক কীভাবে দ্রুত লেখা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য।
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্য।বর্তমানে আমাদের শিক্ষার্থীদের কমন সমস্যাগুলোর একটি হলো যে পরীক্ষায় অনেক প্রশ্নের উত্তর জানা সত্ত্বেও সবগুলো প্রশ্নের উত্তর লিখে আসতে পারেনা।হাতের লেখা দ্রুত বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই সকল প্রশ্নপত্রের উত্তর লেখা সম্ভব। হাতের লেখা সুন্দর করাও জরুরি।নির্ধারিত সময়ে পরিক্ষা শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পরা ও হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরি। শিক্ষার্থী বন্ধুদের কথা চিন্তা করেই এই আর্টিকেল রচিত। হাতের লেখা দ্রুত করার উপায় শিরোনামের এই আর্টিকেলটি সঠিক ভাবে অনুসরণ করলে শিক্ষার্থী বন্ধুরা খুবই উপকৃত হবে। লেখাটি সত্যিই অতুলনীয়।
পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করার মূলমন্ত্রই হইল হাতের লেখা, হাতের লেখা যদি দ্রুতগামি না হয় তবে প্রশ্ন ১০০% কমন আসলেই আমরা খুব একটা লাভোবান হতে পারবনা যদি না আমরা সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিক ভাবে লিখে আসতে পারি। এজন্য হাতের লেখা দ্রুত করার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা হাতের লেখা দ্রুত করার বিশেষ কিছু কৌশল সর্ম্পকে জানতে পারব।
আসসালামু আলাইকুম। পরীক্ষার খাতায় ফুলমাক করতে হলে তারাতারি লিখার কোন বিকল্প নেই।কারন এতে সহজেই কাঙ্ক্ষিত ফলাফল করা সম্ভব।এই কন্টেন্ট থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারি।
পরীক্ষার খাতায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব উত্তর লেখার কৌশলগুলো খুব সুন্দরভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন। সঠিকভাবে নিয়মিত পড়াশুনা করা এবং তা লেখার জন্য নিয়মিত প্র্যাকটিস করা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন পাওয়া এবং তাড়াতাড়ি লেখা দুটো ঠিক রাখার জন্য নিয়মিত চর্চা করা জরুরী।
মানুষ মাত্রই সৌন্দর্যের উপাসক। সৌন্দর্যের একটা আকর্ষণ সকলের কাছেই আছে। শিশুরা সুন্দর সুন্দর জামা-কাপড় পরিধান করতে চায়, যুবকেরা সুন্দর সুন্দর ছবি খুঁজে , বৃদ্ধেরা বাড়ী-ঘর সুন্দরভাবে সাজায়ে রাখে, প্রকৌশলীরা সুন্দর সুন্দর ভবন নির্মাণ করে, মৌমাছিরা সুন্দর সুন্দর ফুলে ঘুরে বেড়ায় ইত্যাদি।সুন্দর হাতের লেখা মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় এবং সুন্দর লেখার মাধ্যমেই হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্য। সুন্দর যে কোনো জিনিসই আমাদের ভীষণভাবে আকর্ষণ করে। সুন্দর হাতের লেখা ও এর ব্যতিক্রম নয়।
হাতের লেখা নিয়ে আমরা প্রত্যেকেই নানা সমস্যায় থাকি। কারো লেখার গতি খুবই কম বা কারো লেখা সুন্দর নয় যার প্রভাব আমাদের পরিক্ষাতে ও পড়ে। এই কন্টেন্টটি পাঠ করে ও নিয়ম গুলো ফলো করে আমরা এই সমস্যা থেকে সহজেই বের হয়ে আসতে পারব।
পড়া ও লেখা দুটি শব্দ একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বিশেষ ভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য, কিছু শেখার জন্য পড়া যতটা গুরুত্বপূর্ণ লেখা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারন লেখার মাধ্যমেই বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই হয়ে থাকে, আর সেই লেখা হওয়া উচিৎ সুন্দর এবং দ্রুত তবেই সফলতা আসে । এই আর্টিকেল টি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হবে। এখানে অনেক গুলো দিক নির্দেশনা রয়েছে এ বিষয়ে, তবে আমি মনে করি যেকোনো কাজেই সফলতা আসে অনুশীলনে practice makes a man perfect.
সুন্দর হাতের লেখা যেমন মেধা এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেয় তেমনই লেখার মাধ্যমেই কিন্তু হয়ে ওঠা যায় অন্য আর দশ জনের থেকে অনন্য। সুন্দর হাতের লেখার কদর সর্বত্র আর তার সাথে যদি লেখার ধরণ খুব দ্রুত হয় তাহলে আর কোনো কথাই নেই।বর্তমানে আমাদের শিক্ষার্থীদের কমন সমস্যাগুলোর একটি হলো যে পরীক্ষায় অনেক প্রশ্নের উত্তর জানা সত্ত্বেও সবগুলো প্রশ্নের উত্তর লিখে আসতে পারেনা।হাতের লেখা দ্রুত বৃদ্ধি করার মাধ্যমেই সকল প্রশ্নপত্রের উত্তর লেখা সম্ভব। হাতের লেখা সুন্দর করাও জরুরি।নির্ধারিত সময়ে পরিক্ষা শেষ করতে চাইলে প্রশ্ন কমন পরা ও হাতের লেখার গতি থাকাটাও জরুরি।অনেকের পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর ১০০%কমন পরার পরও শুধু মাত্র হাতের লেখার গতি কম থাকার কারণে আশানুরূপ সাফল্য অর্জন করতে পারে না। তাই হাতের লেখা সুন্দর করার পাশাপাশি লেখার গতির দিকেও মনোযোগ দিতে হবে।
কিভাবে হাতের লেখা সুন্দর হবে এবং পরীক্ষায় লেখার গতি বাড়িয়ে আশানুরূপ ফলাফল অর্জন করা যাবে এ বিষয়ে জানতে পারবেন লেখকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।