মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
প্রতিমাসে ভাবেন কিছুটা কৃপন হওয়ার প্রয়োজন কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর খরচ কমাতে পারেন না। আসলে আপনার কৃপন নয় রবং মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যারা অর্থ উপার্জন করেন না চলতে হয় বাবার দেওয়া পকেট মানিতে তাদের জন্য এই সমস্যাটা আরো বেশি প্রকট।
মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না।
কিন্তু নিজে আয় করলেও যে শেষ রক্ষা হয় ব্যাপারটা তা নয়। মাস শেষে ব্যাংক ব্যালেন্স নেমে আসে জিরোর কোঠায় তাই তো অনেক দূরের কথা। অনেকে আবার চক্ষু লজ্জার ভয়ে মিতব্যয়ীতাকে অবহেলা করেন। কিন্তু আসলেই মিতব্যয়ী এবং কৃপণতা এক নয়।
কৃপনতা যেখানে কোনো কিছুতেই খরচ না করার মনোভাব অর্থাৎ বিষয়টি আপনার প্রয়োজনীয় হোক বা অপ্রয়োজনীয় আপনি কৃপন হলে সেক্ষেত্রে খরচ করতে চাইবেন না।
মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
অপরদিকে মিতব্যয়ীতা হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় কারণে খরচের পরিমান কমিয়ে আনা। তাই মিতব্যয়ী ব্যক্তি মাত্রই সাফল্যের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে পারে।
আমরা অনেকেই রয়েছি যারা মিতব্যায়ী হতে চাই। ফলে বছরের শুরুতে প্রকাশিত পঞ্জিকাতে নিজের রাশিফলে আয় -ব্যয়ের হিসাব মিলিয়ে দেখে নেই।
কিন্তু যদি রাশিফল বলে যে আপনার আয়ের তুলনায় ব্যয় অতিরিক্ত তবে অনায়াসেই মন খারাব হয়ে যায়। কিন্তু এখন আর এমন কোন মন খারাব হবে না কারণ এই পাঁচটি কৌশল অনুসরণ করলে আপনি হয়ে যাবেন মিতব্যয়ী।
ক্যারিয়ার গঠনে কি কি গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন জানতে- ভিজিট করুন
১ .কোন জিনিস কেনার সময় এক সপ্তাহ অপেক্ষা করুন। এই কৌশলটি মেনে চললে আপনি মাসে অনেক অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা থেকে বিরত থাকবেন। ফলে আপনার অনর্থক খরচের অনেক টাকার সঞ্চয় হবে।
২।. বাহিরে খাওয়া কমিয়ে দিন: স্বাস্থগতভাবে ও বাহিরে খাবার অনেক ঝুঁকিপূর্ণ বটে। ফলে দীর্ঘদিন বাহিরে খাওয়ার অভ্যাস থাকলে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও তৈরী হবে যার জন্য চিকিৎসক এবং ঔষধের খরচ হিসেবে রয়েছে মোটা অংকের অর্থ।
তাই ঘরের খাবারকে গুরুত্ব দিন। কিন্তু অবশ্যই মাসে অন্তত একবার বন্ধু-বান্ধব বা পরিবারের সাথে বাহিরে খেয়ে আসবেন। এবং এই দিনটি অবশ্যই মাসের শুরুতে না হয়ে মাসের শেষে হলেই ভালো। কারণ তখন আপনার কাছে জমা থাকা অর্থের পরিমান অনুযায়ী আপনি খরচ করবেন।
মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
৩ .অটো সাবস্ক্রিপশন বন্ধ করুন: যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু ইন্টারনেট ক্রয় করে ব্যবহার করুন। এটি আপাত দৃষ্টিতে আপনার কাছে সামান্য মনে হলেও মাসের শেষে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স একটি বড় অবদান রাখবে।
৪. ব্রান্ডেড পন্য কিনুল: যেহেতু পণ্যটি দামি সেহেতু আপনি সঠিক যত্ন সহকারে রাখবেন। ফলে একই জিনিস কেনার জন্য আপনাকে বারবার অর্থ গুনতে হবে না।
৫. পার্লারের খরচ বাঁচান: এটি যেন আপনার অভ্যাসে পরিনত না হয়। সে দিকে লক্ষ রাখুন। ঘন ঘন পার্লারে যাওয়া যেমন ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতির কারন হয় তেমনি এর খরচ ও বেশি ব্যয়বহুল। তাই মাসের নির্ধারিত কোন একটি সময়ে পার্লারে বা সেলুনে জান।
বিশ্ববাসীকে মিতব্যয়িতায় উৎসাহিত করতে বিশ্বজুড়ে ৩১ অক্টোবর পালন করা হয় বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস। ইসলাম অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতার ব্যাপারে সতর্ক করে মিতব্যয়িতার নির্দেশ দিয়েছে বারবার। তবে তা শুধু এক দিনের জন্য নয়, সারা জীবনই মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করা ইসলামের বিধান।
মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
উপসংহার : Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ। এই আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে। মানুষের চলার পথে মানুষকে অনেক কিছু সমঝোতে করে চলতে হয়। মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী। তাই তাকে কখনো ঋণ-গ্রস্থ হতে হয় না। শুধু অর্থের ব্যাপারে মিতব্যায়তার প্রশ্ন আসে না; জীবনের অনেক ক্ষেত্রে এই অভ্যাসের প্রয়োজন।
প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে হবে, যেন পরবর্তী সময়ে নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে হয়।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম বিস্তারিত জানতে- ভিজিট করুন
আমরা অনেকেই হিসাব ছাড়া টাকা খরচ করি যার ফলে মাস শেষে টাকা ফুরিয়ে যায়।মিতব্যায়ী বলতে বুঝায় অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে হিসাব করে খরচ করা। মিতব্যয়ী হলে জীবনে অনেক উন্নতি করা যায়। ভবিষ্যৎ এর জন্যও সঞ্চয় করা যায়। কন্টেন্টটিতে মুলত এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।মুল্যবান ৫টি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সেটি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে কন্টেন্টটিতে।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। উপরের আলোচনায় ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস আলোচনা করা হয়েছে। এই তথ্য বহুল আলোচনাটি সবার জন্য উপকারী হবে বলে আশা করি।
জীবনযাপনে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা বা মিতব্যয়িতা হলো ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।আল্লাহ সুবহানাহুআ তা’আলা সূরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াতে মুমিনের অন্যতম নিদর্শনের বর্ণনার মাধ্যমে মানুষকে মিতব্যয়ি হওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছেন।আল্লাহ আআলা বলেন,‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)।মিতব্যয়িতা যেমন অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচায় তেমনি জীবনযাত্রার ব্যায়কে নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে। সহজ কিছু টিপস মেনে চললে আমরা সহজেই আমাদের জীবনে মিতব্যয়িতা অবলম্বন করতে পারি যা এখানে সুন্দর ভাবে উল্লেখিত। তদুপরি সাধারন জীবন যাপন,উচ্চাকাঙ্খা পরিহার এবং দুনিয়ার জীবন অপেক্ষা আখিরাতের জীবনকে প্রাধান্য দেওয়ার মাধ্যমেই মিতব্যয়ি হওয়া সম্ভব।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না,প্রতিমাসে ভাবেন কিছুটা কৃপন হওয়ার প্রয়োজন কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর খরচ কমাতে পারেন না। আসলে আপনার কৃপন নয় রবং মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস হলো অটো সাবস্ক্রিপশন বন্ধ করা, ব্র্যান্ডেড পণ্য কেনা, বাইরে খাওয়া কমিয়ে দেওয়া,পার্লারে কম যাওয়া,কোনো কিছু কেনার আগে এক সপ্তাহ অপেক্ষা করা। এগুলো করলে মিতব্যয়ী হওয়া সম্ভব। ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ। এই আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে। মানুষের চলার পথে মানুষকে অনেক কিছু সমঝোতে করে চলতে হয়। মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী। তাই তাকে কখনো ঋণ-গ্রস্থ হতে হয় না। এই কনটেন্টটিতে মূল্যবান পাঁচটি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সেটা খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
মিতব্যায়িতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেননা আপনি যদি মিতব্যয় না হন তবে আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে | এখানে যে উপায়গুলো দেয়া হয়েছে তা সত্যিই খুব গুরুত্বপূর্ণ | ধন্যবাদ|
ইসলামে মিতব্যয়ী হওয়া মানে হলো আয় ও ব্যয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখা, অপ্রয়োজনীয় খরচ পরিহার করা, এবং আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থেকে সম্পদ সঠিকভাবে ব্যবহার করা। এটি পরিবার ও সমাজে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনার পাশাপাশি ব্যক্তি জীবনে শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে। নিয়মিত দান করা, ঋণ এড়িয়ে চলা, এবং দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া মিতব্যয়ী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ উপায়।যা অনেক সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় এখানে উল্লেখিত করা হয়েছে।
মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা বুদ্ধিমানের কাজ। ভবিষ্যত অনিশ্চিত আজ অর্থ আছে তাই অপচয় করলাম এক টাকার যায়গায় পাচ টাকা খরচ করলাম এটা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা বুদ্ধিমানের কাজ
“”আমরা অনেকেই আছি প্রয়োজনের চেয়েও অধিক জিনিস ব্যবহার করে জিনিসের অপচয় করি। আর অপচয় কারী হচ্ছে শয়তানের ভাই।”” তাই আমাদের উচিত অপব্যয় না করে মিতব্যয়ী হওয়া। কারণ বিপদ বলে কয়ে আসে না। আমি
মিতব্যয়ী হয়ে কিছু সঞ্চয় করলে তা আমার বিপদের সময় কাজে দেবে। এই কনটেন্ট এর লেখককে আমি সাধুবাদ জানাই, কারণ তিনি আমাদের মিতব্যয়ীতার কথা চিন্তা করে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য। আশা করি , এই কনটেন্টি পড়ে আমার মত সবাই উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
আমরা অনেক সময় অনেক অপচয় করি হিসাব ছাড়া যা আমাদের ব্যক্তি জীবনে প্রভাব পড়ে,দিনশেষে আমরা সবাই ভালো থাকতে চাই কিন্ত এর জন্য সঠিক ব্যবহার কিভাবে করতে হয় তা আমরা জানিনা অনেকেই,অনেকেই হিসাব ছাড়া টাকা খরচ করি যার ফলে মাস শেষে টাকা ফুরিয়ে যায়।মিতব্যায়ী বলতে বুঝায় অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে হিসাব করে খরচ করা।মিতব্যয়ী হলো ভবিষ্যতে এর জন্যও সঞ্চয় করা যায়। কন্টেন্টটিতে মুলত এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।মুল্যবান ৫টি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায়।এই ৫টি বিষয় আমরা আমাদের জীবনে ধারাবাহিকতায় রাখব।
মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’। কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ : ৩১)।
উল্লেখিত কন্টেনটিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু টিপস অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।এই টিপসগুলো যদি আমরা অনুসরণ করি আশা করি আমরা অনেক উপকৃত হব।
জীবনে চলার পথে নানাবিধ খরচের সম্মুখীন হতে হয় আমাদের। তাই বলে হিসাব ছাড়া খরচ আমাদের জীবনে একটা সময় অনেক বেশি ভাবার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। হয়তো তখন ওই পরিস্থিতিতে মনে হয় খরচটা একটু কম করলে ভালো হতো, তাহলে আরো ভালোভাবে বাকি দিনগুলো কাটানো যেত। । পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। অর্থ্যাৎ কোরআন কে মুমিনগণ এর জীবন যাপন এর দিক নির্দেশক হিসেবে মেনে চলতে হবে।এবং মিতব্যয়ী হতে হলে অবশ্যই উক্ত কন্টেন্ট ৫টি টিপস অনুসরণ করলে মিতব্যয়ীর পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময় পর কিছু টাকা জমানো সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ ।
প্রথমে বুঝতে হবে “কৃপণতা আর মিতব্যয়ীতার মধ্যে পার্থক্য আছে কিনা?আপনার জীবন যাপনের জন্য যা দরকার তা খরচ না করে আরো ও কম খরচ করা হচ্ছে কৃপণতা। অন্যদিকে মিতব্যয়ীতা হচ্ছে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ব্যয় করাকে বুঝায়।ইসলামে মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য তাগিদ রয়েছে।আমাদের সমাজে অনেক লোক আছে যাদের কমন ভাষ্য হচ্ছে, ” ২দিনের দুনিয়া কিসের জন্য জমাবো “??আজকে যা ইনকাম করেছে তার বেশি খরচ করে বসে থাকে!ফলে পরেরদিন ভাগ্যের দোষ বলে বসে থাকে। এইসব অপচয় ইসলাম কখনো সমর্থন করেনা। তাই আসুন নিজে ভালো থাকার চেষ্টা করি এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে ভালো থাকে সেই জায়গা তৈরি করি।আমার মতে উল্লেখিত কন্টেন্টি খুবই যুগোপযোগী।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। উপরের আলোচনায় ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস আলোচনা করা হয়েছে। এই তথ্য বহুল আলোচনাটি সবার জন্য উপকারী হবে মনে করি।
মিতব্যয়িতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। কৃপণতা, অপব্যয় কোনটিই ইসলামে পছন্দনীয় নয়।ব্যক্তির প্রয়োজন অনুযায়ী খরচ করলে অপচয় রোধ করা যায় আবার সঞ্চয় করা সহজ হয়। উল্লেখিত পাঁচটি বিষয় অনুসরণ করলে মিতব্যয়ী হওয়া সহজ হয়।
কুরআনে উল্লেখিত মুমিনদের অনেকগুল বৈশিষ্ট্যর মধ্যে অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হল মিতব্যয়ীতা। তাই বলে কুরআনে কৃপণতাকেও উৎসাহিত করা হয়নি। এই ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করতে হবে। অনেকেই আছেন যারা চাইলেও মিতব্যয়ী হতে পারেননা। আবার অনেকেই মিতব্যয়ীতার নামে কৃপণতা করে থাকেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালোনা। কন্টেন্টিতে মিতব্যয়ীতা সম্পর্কে খুব সুন্দর আলোচনা করা হয়েছে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের মৌলিক গুণ। কোরআনের সুরা ফুরকানে আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের মধ্যে মিতব্য়তা অনুষ্ঠানের পরামর্শ। মিতব্য়তার পথে অবলম্বন, অপব্যয় এবং কৃপণতা ছাড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ বা মুক্তহস্ত হওয়ার অনুমতি নেই, সাথে নিজের সঙ্গে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। মিতব্য়তার মূল্যবান পাঁচটি টিপস মানবজাতির অন্যতম সমৃদ্ধির মধ্যে বিন্যাস করতে সাহায্য করে। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বাতিল করে সঞ্চয়ে এবং পরিবারের জন্য আর্থিক সাহায্যের উপায় হিসাবে মানসিকতার বৃদ্ধি করে। এই ভাবে, মিতব্য়ী হওয়া একটি ঈমানদার ও সতর্ক জীবনের পথে প্রয়োজনীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা।
রাসুলুল্লাহ (স) বলেছেন আপচয় কারি সয়তানের ভাই। মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা।কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ : ৩১)।লেখকের এই কনন্টেটি খুব সুন্দর তাই সবার পরা উচিত।
আসসালামু আলাইকুম,
“মিতব্যয়ীতা” হল দৈনন্দিন জীবনে মধ্যমপন্থা অবলম্বন। মিতব্যয়ীতা ইমানদারগণের মৌলিক গুণ। মিতব্যয়ীতা মানুষের সম্পদকে বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথকে উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ী মানুষকে ঋণগ্রস্ত হওয়া থেকে হেফাজত করে। মিতব্যয়ী মানুষ আল্লাহ তায়ালার পছন্দ। মানুষ কখনো কখনো মিতব্যয়ীতাকে কৃপণতায় পরিনত করে ফেলে। কিভাবে আমরা মিতব্যয়ী হত পারি তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। লেখক এই কন্টেন্টটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু টিপস উল্লেখ করেছেন, যা মানুষের মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য খুবই সহায়ক।
মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে যথাসম্ভব সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’ বা ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা। ইসলাম মানুষকে অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতা থেকে বেঁচে থাকার যেমন নির্দেশনা দিয়েছে ঠিক তেমনি মিতব্যয়িতার নির্দেশও দিয়েছে অসংখ্যবার।বরং সারা জীবনই মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করা ইসলামের বিধান।
আমরা অনেকেই মিতব্যয়ীতা ও কৃপণতাকে এক মনে করি ।
কিন্তু না কৃপণতা হলো প্রায় কোন প্রকার এমনকি অতি প্রয়োজনীয় ব্যয় ও না করার মনোবাসনা । তাই কেউ যদি মিতব্যয়ী হয় তাহলে তাকে কৃপণ বলা উচিত নয় । মিতব্যয়ীতায় নানা ধরনের সুবিধা ভোগ করা যায় এবং এটি জীবনকে অনেকটা সহজ করে দেয় ।তাই আমাদের সবার উচিত এই গুণটি নিজের জীবনে আয়ত্ত করা।
এই ক্ষেত্রে উক্ত কনটেন্টটির উপায়গুলো অবশ্যই ফলপ্রসূ বলা যায় ।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্তা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ কনটেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মিতব্যয়ীতা হলো কৃপণতা ও অপচয়ের মধ্যবর্তী পন্থা ; অপ্রয়োজনীয় ব্যয় না করা এবং শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ব্যয় করা। মুমিনের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য মিতব্যয়ীতা। ইসলামে অপচয়, অপব্যয় ও কৃপণতা ইত্যাদি সবকিছুই নিষিদ্ধ।
দৈনন্দিন জীবনে মিতব্যয়ীতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মিতব্যয়ী ব্যক্তি জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
এই কন্টেন্টে মিতব্যয়ীতার গুণ অর্জনের টিপস সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
মানুষের জীবনে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে মিতব্যয়ীতার কোন বিকল্প নেই। মিতব্যয়ীতা আর কৃপণতা এক নয়।পবিত্র কুরআনুল কারিমে এ বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। অপ্রয়োজনীয় খরচ করা আর প্রয়োজনীয় খরচ করার ক্ষেত্রে কুন্ঠা বোধ করার মধ্যবর্তী পন্থা হল মিতব্যয়ীতা।পোস্ট এ খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার ৫ টি উপায় বলা হয়েছে। যেমন – কোন কিছু কেনার ক্ষেত্রে অপেক্ষা করা, বাইরে খাওয়া কমানো, ব্রান্ডের জিনিস কেনা ইত্যাদি। মিতব্যয়ীতার মাধ্যমে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা অর্জন করা যায়।যাতে প্রয়োজন এর সময় অন্যের কাছে হাত না পাততে হয়। মিতব্যয়ীতার একটি সুন্দর দিবস ও কিন্তু আছে। সেটি হল ৩১ অক্টোবর। পোস্টটি খুব দরকারী ছিল।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থাই হলো মিতব্যয়িতা। ইসলাম অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতার ব্যাপারে সতর্ক করে মিতব্যয়িতার নির্দেশ দিয়েছে। আর্টিকেলের টিপস গুলো খুবই কর্যকর।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না।। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)।। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)।দৈনন্দিন জীবনে মিতব্যয়ীতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।কিছু টিপস অনুসরণ করলে খুব সহজেই মিতব্যয়ী হওয়া যায়। এই কন্টেন্ট টি আমার জন্য দরকারি ছিল। ধন্যবাদ লেখককে।এই ৫ টি টিপস অনুসরণ করে মিতব্যয়ীর মতো সুন্দর গুণ অর্জন সম্ভব যা ভবিষ্যতে সঞ্চয়ে সাহায্য করবে এবং নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতা থেকে বিরত রাখবে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীত, মিতব্যায়ীতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কেননা আপনি যদি মিতব্যয়ী না হন, তবে আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে, Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ, এই বাক্যটি সবসময় মনে রাখতে হবে, লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ, কনটেন্ট টি আমাদের সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মিতব্যয়ীতা হলো অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে হিসাব করে খরচ করা। মিতব্যয়ী হলে জীবনে অনেক উন্নতি করা যায়।ইসলামেও মিতব্যয়ী হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। লেখক এখানে ৫টি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সেটি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমি আমার জীবনে এর যথাযথ ব্যাবহার করবো ইনশাআল্লাহ।
একটি গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।নিবন্ধটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার যে পাঁচটি টিপস উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বাস্তবমুখী। বর্তমান ভোগবাদী সমাজে মিতব্যয়ীতা চর্চা করা খুবই প্রয়োজনীয়। বিশেষ করে, ‘বাহিরে খাওয়ার অভ্যাস কমানো’ এবং ‘অটো সাবস্ক্রিপশন বন্ধ করা’ টিপসগুলো অনেকের জন্যই বাস্তবিকভাবে সঞ্চয়ের পথ উন্মুক্ত করতে পারে। মিতব্যয়ী হওয়া শুধু অর্থ সাশ্রয়ের জন্য নয়, এটি একটি জীবনযাপন পদ্ধতি যা আমাদেরকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করে এবং অপ্রয়োজনীয় ঋণগ্রস্ততা থেকে রক্ষা করে। এই নিবন্ধের টিপসগুলো যদি আমরা জীবনে প্রয়োগ করতে পারি, তাহলে তা আমাদের আর্থিক সুরক্ষার পাশাপাশি মানসিক শান্তিরও নিশ্চয়তা দেবে।
মিতব্যায়ী আর কৃপণতা এক নয়।মিতব্যয়ী অপ্রয়োজনীয় খরচ থেকে বাচায়। যা আমাদের উন্নতির একটি মাধ্যম। লেখকের মিতব্যয়ী হওয়ার ৫টি টিপস উপকারি বলে মনে করছি, ধন্যবাদ লেখক কে, এতো সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার বিষয় টা তুলে ধরার জন্য।
দৈনন্দিন জীবনে আয়-ব্যয়ের মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা ঈমানের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য। উপরোক্ত আলোচনায় যে পাঁচটি টিপস এর কথা বলা হয়েছে তা অনুসরণ করে মিতব্যয়ীর মতো সুন্দরতম জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব। মিতব্যয়ী হলে জীবনে অনেক উন্নতি করা যায়। ইসলাম এ মিতব্যয়ী হওয়ার নির্দেশ রয়েছে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। উপরের আলোচনায় ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস আলোচনা করা হয়েছে। সবার উচিত এই গুণটি নিজের জীবনে আয়ত্ত করা। এই ক্ষেত্রে উক্ত কনটেন্টটির উপায়গুলো অবশ্যই ফলপ্রসূ বলা যায় ।
ঈমানদার ব্যক্তির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মিতব্যয়ীতা। একজন ব্যক্তি মিতব্যয়ীর মাধ্যমে জীবনে উন্নতি ঘটাতে পারে। মিতব্যয়ী হওয়ার ৫ টি টিপস রয়েছে সেগুলো মেনে চলতে পারলে একজন মিতব্যয়ী ব্যক্তি হওয়া যায়। সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করার জন্য মিতব্যয়ীতার গুরুত্ব অপরিসীম।
মিতব্যায়িতা ঈমানের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক মিতব্যায় সম্পর্কে একটি সূরায় আয়াত উল্লেখ করেছেন। মিতব্যায়িতা মানে কৃপণতা নয় মিতব্যায়িতা হলো যা প্রয়োজন সে অনুযায়ী খরচ করা আসলে আমাদের কৃপণতা নয় মৃত ব্যয় হওয়া প্রয়োজন।মিতব্যয়িতা হলো মধ্যপন্থ অবলম্বন করা মিতব্যয়িতা মানুষের বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করতে উৎসাহিত করে। মিতব্যায়ী কখনো নিঃস্ব হয় না। লেখক এ কনটেন্টিতে মিতব্যায়ী হওয়ার কতগুলো উপায় উল্লেখ করেছেন আমি মনে করি এই উপায় গুলো অনুসরণ করলে সহজেই মিতব্যয় হওয়া সম্ভব এবং এটা আমাদের জন্য খুবই উপকারী হবে। “”too much everything is bad ” অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। মানুষের চলার পথে মানুষকে সমঝোতা করে চলতে হয়মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতাই বিশ্বাস করে তাই তাকে কখনো ঋণগ্রস্ত হতে হয় না। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা কনটেন্ট আমাদেরকে দেওয়ার জন্য যার মাধ্যমে আসলে আমরা অনেক উপকৃত হব।
উপরোক্ত প্রবন্ধ থেকে আমরা এ কথা শিখতে পেলাম, যে ব্যক্তি মিত্যব্যায়ি হবে সে কখনো পরোমুখাপেক্ষি হবে না কেবল আল্লাহ তা’আলাকে ছাড়া। আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেন, তোমরা পানাহার কর আর অপচয় কর না। নিশ্চই আল্লাহ (তা’আলা) অপচয়কারিদের পছন্দ করেন না। তাই আমাদের উচিত আল্লাহ তা’আলার অপছন্দনিয় কাজ থেকে বিরত হয়ে পছন্দনিয় কাজ বেশি বেশি করা।
যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
কৃপণতা অপব্যয় এর মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।
আমাদের জীবনের চলার পথে মিত্যব্যয়ী হওয়া আসলেই অনেক দরকার। অনেক অপচয় থেকে আমরা বেচে যাবো। আসলেই অনেক কার্যকারী কথাগুলো।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। উপরের আলোচনায় ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস আলোচনা করা হয়েছে । ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
অনর্থভাবে যে অর্থ ব্যয় করে না সেই মিতব্যয়ী.. মিতব্যয়ীতা মানুষের একটি বিশেষ গুণ,এই গুণের অধিকারী মানুষগুলো সহজেই সকল প্রকার অপ্রয়োজনীয় ব্যাপার থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারে এবং ঋণমুক্ত থাকে..তাই পারতপক্ষে কৃপণ নয় বরং আমাদের সকলের মিতব্যয়ী হওয়া উচিত…
জীবনে চলার পথে মিতব্যয়ী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কেননা এটি মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে।মিতব্যয়ী এবং কৃপনতা এক নয়।কৃপণ ব্যক্তি খরচ করতে চায় না অপর দিকে মিতব্যয়ী ব্যক্তি কখনও নি:স্ব হয় না।এই কনটেন্টে লেখক মিতব্যয়ী হবার ৫ টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টিপস তুলে ধরেছেন যা একজন মানুষকে মিতব্যয়ী হতে এবং এর গুরুত্ব বুঝতে সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ।
সম্পদের সঠিক ব্যবহারের উপায় হলো মিতব্যয়ী হওয়া। অনেকে মিতব্যয়ী হওয়া ও কৃপনতাকে এক মনে করে। কিন্তু এটি ভুল ধারনা। মিতব্যয়ী ব্যক্তি তার নিজের সাধ্যের মধ্যে থাকা সম্পদ ব্যবহার করে। মিতব্যয়ী ব্যাক্তির অভাব অনটনে পড়ার আশঙ্কা কম থাকে। মিতব্যয়ী ব্যাক্তিকে মহান আল্লাহ তায়ালাও পছন্দ করে।
মাশা আল্লাহ,খুবই চমৎকার একটি কন্টেন্ট।
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে মিতব্যয়ীতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে মানুষের জীবন সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ হয়।
আর এই কন্টেন্ট টি এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কন্টেন্ট টি র মাধ্যমে মিতব্যয়ী হওয়ার উপকারীতা ও কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সে সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে জানার সুযোগ হলো। যেটি আমার জন্য খুবই উপকারী ছিলো।
ধন্যবাদ লেখক কে এই উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট টি লিখার জন্য।
ইসলাম একটি সামগ্রীক জীবন বিধান ৷ মিতব্যয়িতার বিষয়ে ইসলাম অত্যন্ত গুরুত্বরোপ করেছে ৷ মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে একাধিক স্থানে এ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে ৷
একজন মিতব্যয়ী জীবন সংগ্রামে কখনো পরাজিত হয়না ৷ জীবন সংসারে আত্মমর্যাদার সংগে থাকতে পারে ৷ বাস্তবজীবনে উল্লেখিত পাচঁটি টিপস মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য যতেষ্ঠ ভূমিকা রাখবে আমার বিশ্বাস ৷
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা।মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ী এবং কৃপণতা এক নয়।মুল্যবান ৫টি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।
মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা বুদ্ধিমানের কাজ। ভবিষ্যত অনিশ্চিত আজ অর্থ আছে তাই অপচয় করলাম এক টাকার যায়গায় পাচ টাকা খরচ করলাম এটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’। কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ : ৩১)। উল্লেখিত কন্টেনটিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু টিপস অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।এই টিপসগুলো যদি আমরা অনুসরণ করি আশা করি আমরা অনেক উপকৃত হব।
চমৎকার একটি কনটেন্ট ।মিতব্যয়িতা ঈমানদারদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।কুরআনে আল্লাহ আ’আলা বলেছেন,রহমানের বান্দা তো তারাই যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭।জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমাদের মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। কনটেন্ট এ উল্লিখিত উপায়গুলো অবলম্বন করে আমরা সহজেই মিতব্যয়িতার এই গুণ আমাদের মাঝে ধারণ করতে পারবো।
অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়লাম লেখাটি। এখনকার সময়ের জন্য খুবই উপযোগী একটি লেখা। আমরা অনেক সময় মিতব্যায়িতা ও কৃপণতাকে এক করে ফেলি। এটা ঠিক নয়, মিতব্যায়ী হওয়ার জন্য যে টিপসগুলো এখানে দেওয়া আছে খুবই কার্যকরী।
কৃপণতা করাও যেমন ভালো নয় ঠিক তেমনি অপচয় কারী শয়তানের বন্ধু। আমরা সবাই যেন মিতব্যয়ী হওয়ার গুণাবলী গুলো অর্জন করতে পারি।
মিতব্যয়ীতা কোন কৃপনতা নয়।রিজিক গ্রহণের পাশাপাশি অপচয় যেন না হয়, সে ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন।সূরা আরাফ আয়াত ৩২ বলেছেন “তোমরা আহার ও পান করো, আর অপচয় করো না” (আল্লাহ) অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না”। মিতব্যয়ী শুধু অর্থের ক্ষেএে না জীবনের অনেক ক্ষেএে এই অভ্যাস প্রয়োজন।মিতব্যয় মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে ও সাহায্য করার মনোভাব রাখে।মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে,(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
সত্যি অসাধারণ কন্টেন্ট।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।মিতব্যয়ীতা কোন কৃপনতা নয়।রিজিক গ্রহণের পাশাপাশি অপচয় যেন না হয়, সে ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন।সূরা আরাফ আয়াত ৩২ বলেছেন “তোমরা আহার ও পান করো, আর অপচয় করো না” (আল্লাহ) অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না”। মিতব্যয়ী শুধু অর্থের ক্ষেএে না জীবনের অনেক ক্ষেএে এই অভ্যাস প্রয়োজন।মিতব্যয় মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে ও সাহায্য করার মনোভাব রাখে।মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না।লেখক এই কন্টেন্টটি উপস্থাপন করেছেন। জাযাকাল্লাহ খায়রন।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ। মিতব্যায়িতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেননা আপনি যদি মিতব্যয় না হন তবে আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে | এখানে যে উপায়গুলো দেয়া হয়েছে তা সত্যিই খুব গুরুত্বপূর্ণ | ধন্যবাদ|
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের মৌলিক গুণ। কোরআনের সুরা ফুরকানে আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের মধ্যে মিতব্য়তা অনুষ্ঠানের পরামর্শ। মিতব্য়তার পথে অবলম্বন, অপব্যয় এবং কৃপণতা ছাড়ানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ বা মুক্তহস্ত হওয়ার অনুমতি নেই, সাথে নিজের সঙ্গে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।এই কন্টেন্টটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু টিপস উল্লেখ করেছেন, যা মানুষের মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য খুবই সহায়ক।
কুরআনে বর্নিত মুমিনদের উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি হলো মিতব্যয়ীতা। মিতব্যয়ীতা বলতে বোঝায় খরচের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাকে।মহান আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে মিতব্যয়ী হতে বলেছেন এবং কৃপণতা বর্জন করতে বলেছেন। মিতব্যয়ী হতে হল আমাদের কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। এই কনটেন্ট টি পড়লে আমরা কৌশল গুলো সম্পর্কে জানতে পারবো এবং নিজেদের মিতব্যয়ী হিসাবে গড়ে তুলতে পারবো।
Excess expenditure is always harmful.
Everyone should think of their future. For a secured life every one should spend money in a perfect way. Our religion also insist it.
আল্লাহ সুবহানুতায়া’লা পবিত্র কোরআনে মিতব্যয়ীতাকে ঈমানদার ও মুমিন ব্যক্তির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ইরশাদ করেছেন।দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই হলো মিতব্যয়িতা।অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজন মত বা হিসাব মত ব্যয় করা। মিতব্যয়ীরা সমঝোতায় বিশ্বাস করে থাকে বলে তাদের কখনো ঋণ গ্রস্ত হতে হয় না।এতে করে তাদের সম্পদ বৃদ্ধি পায় ও অন্যকে সাহায্য করতে পথ উন্মুক্ত হয়।মিতব্যয়ীতা শুধুমাত্র অর্থের ক্ষেত্রে নয় বরং আমাদের জীবনের অনেক ক্ষেত্রে এই অভ্যাস করা প্রয়োজন।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ,, কনটেন্ট এর মাধ্যমে মিতব্যয়ীতার মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের উপর মূল্যবান কিছু টিপস আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য এই টিপসগুলো মেনে চলা আমাদের সকলের উচিত।
মিতব্যয়ীতা একটি গুণ। যে পরিমিত ব্যয় করে, সে নিঃস্ব হয় না। দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যায়ীতা। জীবনে চলার পথে মিতব্যয়ী ব্যক্তিকে খুব কমই অর্থ সংকটের মুখাপেক্ষী হতে হয়। কিভাবে মিতব্যায়ী হওয়া যায় তা এই কনটেন্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
প্রতিমাসে ভাবেন কিছুটা কৃপন হওয়ার প্রয়োজন কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর খরচ কমাতে পারেন না। আসলে আপনার কৃপন নয় রবং মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে যারা অর্থ উপার্জন করেন না চলতে হয় বাবার দেওয়া পকেট মানিতে তাদের জন্য এই সমস্যাটা আরো বেশি প্রকট।
Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ। এই আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে। মানুষের চলার পথে মানুষকে অনেক কিছু সমঝোতে করে চলতে হয়। মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী। তাই তাকে কখনো ঋণ-গ্রস্থ হতে হয় না। শুধু অর্থের ব্যাপারে মিতব্যায়তার প্রশ্ন আসে না; জীবনের অনেক ক্ষেত্রে এই অভ্যাসের প্রয়োজন।
প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে হবে, যেন পরবর্তী সময়ে নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে হয়।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
মিতব্যয়ীতা আর কৃপণতা এক নয়।রিজিক গ্রহণের পাশাপাশি অপচয় যেন না হয় সে ব্যাপারেও সতর্ক করেছেন।সূরা আরাফ আয়াত ৩২ বলেছেন “তোমরা আহার ও পান করো, আর অপচয় করো না” (আল্লাহ) অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না”।দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যায়ীতা। মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে,(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)মিতব্যয়ীতা মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে ও সাহায্য করার মনোভাব সৃষ্টি করে ।
মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না।মিতব্যয়ীরা সমঝোতায় বিশ্বাস করে থাকে বলে তাদের কখনো ঋণ গ্রস্ত হতে হয় না।উল্লেখিত কন্টেনটিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু টিপস অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।এই টিপসগুলো যদি আমরা অনুসরণ করি আশা করি আমরা অনেক উপকৃত হব।ধন্যবাদ লেখককে অত্যন্ত সুন্দরভাবে কনটেন্টটি উপস্থাপনা করার জন্য।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। ইসলামিক ক্ষেত্রে কনটেন্টটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ বলা যায় ।
মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাকেও মিতব্যয়িতা বলা হয়।ইসলাম মানুষকে অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতা থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে। বাড়াবাড়ি কিংবা সীমা লঙ্ঘন করা কোনোটিই ইসলামে অনুমোদিত নয়। মিতব্যয় মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে। অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না। ভারসাম্যপূর্ণ ও মধ্যমপন্থার জীবন দর্শন হচ্ছে ইসলাম। আর মিতব্যয়িতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ,, কনটেন্ট এর মাধ্যমে মিতব্যয়ীতার মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের উপর মূল্যবান কিছু টিপস আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য এই টিপসগুলো মেনে চলা আমাদের সকলের উচিত।
‘অপচয়কারী সয়তানের ভাই’~শুধু অর্থনৈতিক ভাবেই নয়,আমাদের সকল ক্ষেত্রেই মিতব্যয়ী হওয়া উচিত।আল্লাহ অপচয়কারী বা কৃপণ ব্যাক্তি কাউকেই পছন্দ করে না।তাই বুঝতে হবে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা শ্রেয়।আর মিতব্যয়ীতা হচ্ছে সেই মধ্যম পন্থা।মিতব্যয়ীতার এই গুন আমাদের ইহকাল ও পরকাল দুই সময়েই কাজে লাগবে।বিশেষ করে যারা তাদের মা-বাবা/অন্য কারোর ওপর ডিপেন্ডেন্ট তাদের মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি আরও জোর প্রদান করতে হবে।বেশি ও না,কম ও না।একেবারে একান্ত প্রয়োজন অনুযায়ী সবার খরচ করা উচিৎ।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সূরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর দয়া প্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হল মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘ রহমানের বান্দা তো তারাই, যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপনতাও করে না। তাদের পন্থা এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।(সূরা ফুরকান, আয়াত:৬৭) দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বনেই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপনতা না করে প্রয়োজনমত অথবা হিসেব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহয্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না। মূল্যবান পাঁচটি টিপস অনুসরন করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় তা খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই কন্টেন্টটিতে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য । প্রত্যেকেরই মিতব্যয়ীতার ব্যাপারে সচেতন হওয়া উচিত। অকারণে অর্থ ব্যয় না করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চার করা প্রয়োজন। মিতব্যয়ীতা মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে করার সহযোগিতা যোগায়। উপরের কন্টেন্টের খুবই উপকারী । লেখক কে খুবই ধন্যবাদ এরকম একটা কন্টেন আমাদেরকে শেয়ার করার জন্য।
মিতব্যয়ী ব্যক্তি সকলের কাছেই প্রিয়। অতিরিক্ত খরচ কিংবা কৃপণ লোক অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। আমাদের উচিত অতিরিক্ত খরচ বাদ দিয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা। কনটেন্টে কিছু টিপস দেওয়া হয়েছে যেগুলো ফলো করে অতিরিক্ত খরচ কমানো যাবে ইন শা আল্লাহ।
মিতব্যয়ী হওয়া একটা ভালো গুণ। সবাই উচিত অপচয় না করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। আমরা অনেকে মনে করে মিতব্যায়ী মানে কৃপণতা। কিন্তু মিতব্যয়ী আর কৃপণতা দুইটি আলাদা জিনিস। ইসলামে ও অপব্যয়, অপচয় ,কৃপণতা এগুলোকে অনুৎসাহিত করা হয়েছে এবং মিতব্যয়ী হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কৃপণতা হচ্ছে জরুরী প্রয়োজনীয় খরচ না করা। কিন্তু মিতব্যয়ী হচ্ছে আমার যতটুক প্রয়োজন শুধুমাত্র ততটুক খরচ করা। বাড়তি খরচ না করা।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা।মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)। চমৎকার একটি কনটেন্ট মাশাআল্লাহ ।কনটেন্ট এ উল্লিখিত উপায়গুলো অবলম্বন করে আমরা সহজেই মিতব্যয়িতার এই গুণগুলো আমাদের মাঝে ধারণ করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
মিতব্যয়ী হচ্ছে অপচয়ের হাত থেকে বাচায়।যার যত খরচ তার তত পেরেশানী।সেটা দুনিয়াতেও আখেরাতে তো আছেই। খরচ তুলনায় আল্লাহপাক আমাদের হিসাব নিবেন।কে কোন পাত্রে কতটুকু খরচ করেছেন।অতএব মিতব্যয়ী হওয়ার উপকার আমাদের দুনো জাহানেই আছে।কনটেন্টটি লক্ষ্য করলে মিতব্যয়ী হওয়ার অনেক গুলো উপায় আশা করি পাওয়া যাবে।
মিতব্যয়ী মানে কৃপনতা নয়, মিতব্যয়ী হচ্ছে হিসাব করে চলা। আমার যেমন আয় তেমন ব্যয় করতে হবে। আয়ের উপর নির্ভর করে ব্যয় করতে হবে। অপচয় করাও যাবে না,আবার কৃপনতাও
করা যাবে না এটা হচ্ছে মিতব্যয়ী। মিতব্যয়ী ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭) এই কন্টেন্ট এ লেখক মিতব্যয়ী সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছেন।
মিতব্যয়িতা একজন ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাই আমাদের সকলেরই মিতব্যয়ি হওয়া উচিত। এই কনটেন্টি লেখার জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট, যা এই সময় জীবন যাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য !!
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন, এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।
আল্লাহ আমাদেরকে মাফ করুক যেন আমরা অপব্যয় না করি । বর্তমান যুগে অপব্যয় না করাই উত্তম। অনেক মানুষ আছে যারা ২ বেলা খেতে পারছেনা তাদেরকে একটু সাহায্য করা উচিত অপব্যয় এর পরিবর্তে।
It is wise to be frugal and save for the future. The future is uncertain today money is wasted so I spent five rupees instead of one rupee it is not wise to save for future.
মাশাল্লাহ, কনটেন্টটি আমাদের জীবনে অনেক সুফল বয়ে আনবে। মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণাবলী হচ্ছে মিতব্যয়ীতা।তাই আসুন অতিরিক্ত অপচয় থেকে নিজেকে বিরত রাখি।
মিতব্যয়ী হওয়া ভালো কিন্তু, অধিক পরিমাণে মিতব্যয়ী হওয়া মোটেও ভালো নয়। আয় বুঝে ব্যয় করা উচিৎ। কারণ, অপচয়কারি হলো শয়তানের ভাই। তাই বলে যৌবন কালে নিজের প্রয়োজন,শখ-আহলাদ সবকিছুকে বিসর্জন দিতে নেই এই ভেবে যে, বয়স কালে সকল ইচ্ছে পূরন হবে। কারণ, বয়স কালে সেটা আর হয়ে ওঠে না কখনোই। তখন দ্বায়িত্ব আর পরিবারের চাপে সবকিছুই মাটি চাপা পড়ে যায়।
মিতব্যয়ীতা একজন ঈমানদারের চরিত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।রাসুলুল্লাহ (স) বলেছেন আপচয় কারি সয়তানের ভাই। কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ : ৩১)।এ তথ্য বহুল আলোচনাটি সবার জন্য উপকারী হবে।
মিতব্যয়ীতা একজন ঈমানদার এর বৈশিষ্ট্য।ইসলামে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বনের কথা বলা হয়েছে । অসাধারণ কন্টেন্ট।
“”রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন অপচয় কারী শয়তানের ভাই””
কুরআন ও হাদিসের মধ্যে, অপচয় এবং কার্পণ্যতা না করে মিতব্যয়ী হওয়ার কথা বলেছেন। এই কনটেন্টির লেখককে আমি সাধুবাদ জানাই, কারণ তিনি আমাদেরকে এই কনটেন্টটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার কতগুলো টিপস দিয়েছেন। যা অনুসরণ করে আমরা মিতব্যয়ী হতে পারব ইনশাআল্লাহ।
“””পবিত্র কুরআনুল মাজিদে আছে অপচয় কারী শয়তানের ভাই””
কুরআন ও হাদিসের মধ্যে, অপচয় এবং কার্পণ্যতা না করে মিতব্যয়ী হওয়ার কথা বলেছেন। এই কনটেন্টির লেখককে আমি সাধুবাদ জানাই, কারণ তিনি আমাদেরকে এই কনটেন্টটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার কতগুলো টিপস দিয়েছেন। যা অনুসরণ করে আমরা মিতব্যয়ী হতে পারব ইনশাআল্লাহ।
মিতব্যয়ী কখনো দরিদ্র হয় না, বহুল পরিচিত একটা প্রবাদ। জীবনের সর্বক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা হচ্ছে ইমানদারদের কাজ। কেননা আল্লাহ তায়ালা নিজে বলেছেন, অধিক ব্যয় কিংবা অধিক কৃপণতা পরিহার করে চলতে। এতে করে তার অনেক কল্যাণ সাধিত হবে যেমন মিতব্যয়ী হলে তার কোন কিছুর অভাব বোধ হবেনা, নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অন্যের বিপদে এগিয়ে আসতে পারবে,। প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচের ফলে একজন সহজেই নিঃস্ব হয়ে যেতে পারে, তার আয় ব্যয় এর দিকে খেয়াল থাকেনা, এ ব্যাপারে আল্লাহ বলেছেন, অপচয় কারী শয়তানের ভাই, অর্থাৎ অপচয় করা আল্লাহ তায়ালার ও অপছন্দের জিনিস। তাই আমাদের সকলের ই মধ্যপন্থা অবলম্বন করা উচিত। যারা মিতব্যয়ী হওয়ার চেষ্টায় আছেন তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক উপকারী হবে ইন শা আল্লাহ।
একজন ঈমানদার এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মিতব্যয়ীতা।অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে সেগুলো সঞ্চয় করাই উত্তম।যা আমাদের ভবিষ্যতে যে কোনো প্রয়োজনে কাজে লাগাতে পারবো। অনেকেই মিতব্যয়ী হতে পারেনা প্রয়োজনীয় টিপস এর অভাবে।আর উক্ত কনেণ্ট টি মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য অত্যন্ত উপকারী। যা মিতব্যয়ী হতে সাহায্য করবে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত বান্দাদের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। তার মধ্যে অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা।এই আর্টিকেল টি তে মিতব্যয়ী হওয়ার পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ টিপসের কথা বলা হয়েছে। যেমন;অটো সাবস্ক্রিপশন বন্ধ করা, ব্র্যান্ডেড পণ্য কেনা, বাইরে খাওয়া কমিয়ে দেওয়া,পার্লারে কম যাওয়া,কোনো কিছু কেনার আগে এক সপ্তাহ অপেক্ষা করা। এগুলো করলে মিতব্যয়ী হওয়া সম্ভব। ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা।এই কনটেন্টটিতে মূল্যবান পাঁচটি টিপস অনুসরণ করতে বলা হয়েছে যার মাধ্যমে মিতব্যয়ী হওয়া যায়।কনটেন্টটি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখক কে।
মিতব্যয়ী হলে জীবনে অনেক উন্নতি করা যায়। ভবিষ্যৎ এর জন্যও সঞ্চয় করা যায়। এই আর্টিকেল টি তে মিতব্যয়ী হওয়ার পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ টিপসের কথা বলা হয়েছে। যেমন;অটো সাবস্ক্রিপশন বন্ধ করা, ব্র্যান্ডেড পণ্য কেনা, বাইরে খাওয়া কমিয়ে দেওয়া,পার্লারে কম যাওয়া,কোনো কিছু কেনার আগে এক সপ্তাহ অপেক্ষা করা। এগুলো করলে মিতব্যয়ী হওয়া সম্ভব।যারা মিতব্যয়ী হওয়ার চেষ্টায় আছেন তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক উপকারী হবে ইন শা আল্লাহ।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা।মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ী এবং কৃপণতা এক নয়।
লেখক এই কন্টেন্টটিতে মুল্যবান ৫টি টিপস তুলে ধরেছেন। এগুলো অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা।কন্টেন্টিতে লেখক ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।যারা মিতব্যয়ী হওয়ার চেষ্টায় আছেন তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক উপকারী হবে ইনশাল্লাহ।
মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’।ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাকেও মিতব্যয়িতা বলা হয়। ইসলাম মানুষকে অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতা থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে।বরং সারা জীবনই মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করা ইসলামের বিধান।অর্থ সঞ্চয় করে রাখা ইসলামের শিক্ষা
অপচয় ও কৃপণতা—এই দুই প্রান্তিকতার মাঝখানে মধ্যমপন্থা হিসেবে মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য কিছু অর্থ সঞ্চয় করে রাখা ইসলামের শিক্ষা।মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করবে আল্লাহ তাদেরকে নিজের বান্দা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।সন্তানদের জন্য সঞ্চয় করতে ইসলামের আদেশ।যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)।অপব্যয় না করে সন্তানদের জন্য কিছু সঞ্চয় করাও ইসলামের শিক্ষা। মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে হবে,।আসলে আপনার কৃপন নয় রবং মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন।প্রথমে বুঝতে হবে “কৃপণতা আর মিতব্যয়ীতার মধ্যে পার্থক্য আছে কিনা?আপনার জীবন যাপনের জন্য যা দরকার তা খরচ না করে আরো ও কম খরচ করা হচ্ছে কৃপণতা।দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ।মানুষের চলার পথে মানুষকে অনেক কিছু সমঝোতে করে চলতে হয়। মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী।কন্টেন্টিতে মিতব্যয়ীতা সম্পর্কে খুব সুন্দর আলোচনা করা হয়েছে।এই ভাবে, মিতব্য়ী হওয়া একটি ঈমানদার ও সতর্ক জীবনের পথে প্রয়োজনীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা।কনন্টেটি খুব সুন্দর তাই সবার পরা উচিত।যা মানুষের মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য খুবই সহায়ক।মুল্যবান ৫টি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সেটি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে কন্টেন্টটিতে।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ কনটেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে।
মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাকেও মিতব্যয়িতা বলা হয়। ইসলাম মানুষকে অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতা থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে। মিতব্যয়িতার নির্দেশও দিয়েছে অসংখ্যবার।
মিতব্যয়ী হওয়া কোনো বিশেষ কোনো দিবসের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। বরং সারা জীবনই মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করা ইসলামের বিধান।
মিতব্যয়ীতা ঈমানের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আল্লাতায়ালা বলেন তোমরা পানাহার করো কিন্তু অপচয় করো না।সুরা আরাফ:৩১।ব্যয়ের ক্ষেএে সবসময় মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা উচিত।কনটেন্টিতে লেখক ৫ টি টিপস তুলে ধরেছেন যেগুলো মিতব্যয়ী হতে আমাদের যথেষ্ট সহায়ক।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কোরআনের মাধ্যমে আমাদের জীবন ব্যবস্থা সম্পর্কে বলেছেন, যা এ কনটেন্ট এর মাধ্যমে আমাদের কাছে আরো পরিষ্কার হয়ে গেল । কৃপণতা নয় মিতব্যয়ীতার মাধ্যমে আমাদের জীবন আরো সচ্ছল ও সুন্দর হবে। এই কনটেন্টটির মাধ্যমে যারা কৃপণতা ও মিতব্যয়ীতাকে এক করে ফেলেন তাদের ধারণা সম্পূর্ণরূপে বদলে যাবে। সবাই মিতব্যয়ীতার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবে।
উল্লিখিত কন্টেন্টটিতে আমরা কীভাবে এবং কেন মিতব্যয়ী হবো তার সঠিক দিকনির্দেশনা লেখক সুন্দরভাবে কুরআন ও হাদিসের আলোকে তুলে ধরেছেন। বর্তমানে আমাদের নিত্য নতুন খরচ বেড়েই চলেছে।এ সময় যদি আমরা নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ করার পর হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখতে পারি তাহলে পরবর্তী সময়ে নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে না।
আবার সঞ্চয় করার ক্ষেত্রে অপচয় করা ও কৃপণতা এ দুটোই ইসলামের অননুমোদিত। এই দুই প্রান্তিকতার মাঝখানে মধ্যমপন্থা হিসেবে মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য কিছু অর্থ সঞ্চয় করে রাখা ইসলামের শিক্ষা।মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন,”রহমানের বান্দা তো তারাই যারা অপব্যয় করেনা আবার কৃপণতা ও করে না তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী” (সূরা ফুরকান, আয়াত নং ৬৭)। আবার এ সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলেন , “যে ব্যক্তি পরিমিত ব্যয় করে সে কখনো নিঃস্ব হয় না। (মুসনাদে আহমাদ)। সুতরাং আমাদের উচিত মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে খরচ কে সীমাবদ্ধ করা।
আশা করছি কনটেন্টটিতে উল্লেখিত টিপসগুলো ফলো করার মাধ্যমে আমরা পরিমিত ব্যয় করা শিখে যাব তথা মিতব্যয়ী হতে পারবো এবং অপচয়কারী ও কৃপণতার মতো পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবো।
প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত অর্থ খরচ করে অপচয় অথবা প্রয়োজনের সময় অর্থ খরচ না করে কৃপণতা করাকে কোরআনুল কারীমে আল্লাহ তাআলা নিষেধ করেছেন। প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমিত পরিমাণে খরচ করতে আল্লাহ কোরআনে আদেশ করেছেন, যাকে মিতব্যয়ী বলা হয়। মিতব্যয়ী হওয়া মুমিন বান্দার একটি অন্যতম গুণ। মিতব্যায়ী ব্যক্তি তার উপার্জিত অর্থ থেকে সঞ্চয় করে ভবিষ্যতে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যয় বহন করতে পারে। ফলে তাকে প্রয়োজনে কারো কাছে হাত পাততে বা নিঃস্ব হতে হয় না, সমাজে সসম্মানে বসবাস করতে পারে। তাই আমাদের সকলের মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। শুধু আর্থিকভাবে নয় আমাদের সর্বক্ষেত্রে মিতব্যয়ী হতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে মিতব্যয়ী হবার জন্য নির্দেশ করেছেন।কারন মিতব্যয়ী লোক জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারে। ব্যায়ের ক্ষেত্রে সংযম অবলম্বন করলে সম্পদে বরকত পাওয়া যায়। ইসলাম আমাদের শিখায় কিভাবে আমাদের মিতব্যয়ী হতে হবে।বেহিসেবী হওয়া যাবে না।নিম্নোক্ত কন্টেন্টটি ও বেশ কয়েকটি মুল্যবান টিপস শেয়ার করেছে যার মাধ্যমে আমরা মিতব্যয়ী হতে পারবো।
জীবনে চলার পথে আমাদেরকে মিতব্যয়ী হওয়া আবশ্যক। ইসলামে মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য বলেছে কৃপণ নয়। অর্থাৎ আয় বুজে ব্যয় করার কথা বলা হয়েছে।
যে ব্যক্তি অপচয় করে না এবং কৃপণতাও করে না, বরং অপচয় ও কৃপণতার মধ্যবর্তী অবস্থানে থাকে সেই ব্যক্তিই মিতব্যয়ী। মিতব্যয়ী মুমিনদের একটি বৈশিষ্ট্য। অপচয় করা গুনাহের কাজ এবং এটি ধীরে ধীরে সম্পদ শেষ করে দেয়। কৃপণতাও ভালো গুণ নয়। তাই প্রার্চুযের সময় বেশি বেশি খরচ না করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখা অনেক প্রয়োজন। কারণ আমাদের সম্পদের প্রয়োজন হয় সবসময়ের জন্য।
“অপচয়কারী শয়তানের ভাই”। তাই আমাদেরকে মিতব্যয়ী হয়ে চলার অভ্যাস করতে হবে অর্থাৎ যতটুকু আমার প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ব্যবহার করতে হবে।আমরা নিজেরা অকারণে অপ্রয়োজনীয় অনেক জিনিস নষ্ট বা ব্যয় করে থাকি। যা ইসলাম কখনো সমর্থন করে না।মিতব্যয়ী ব্যক্তি পরিবার,সমাজ সর্বোপরি দেশের সম্পদ।অপচয় না করে ভবিষ্যৎ চিন্তা করার ফলে মিতব্যয়ী ব্যক্তি সব সময় সফল হয়।
মিতব্যয়ী হচ্ছে আয় বুঝে ব্যয় করা।মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য।
প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে হবে, যেন পরবর্তী সময়ে নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে হয়।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’
কথায় আছে অপচয় কারী শয়তানের ভাই। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই আমাদের চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত ব্যয় করে থাকি যা আমাদের ভবিষ্যতের সমস্যাগুলো সমাধানের বাধা সৃষ্টি করে। মিতব্যায়িতা ঈমানের অঙ্গ । আমাদের উচিত প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ না করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা অর্থাৎ মিতব্যয়ী ভাবে জীবন যাপন করা বিশেষ করে যারা নিজেরা উপার্জন করি না শিক্ষার্থী অথবা অন্যের উপর নির্ভরশীল অথবা যারা উপার্জন করে তাদেরকেও চলার পথে মিতব্যায়িতা অবলম্বন করা উচিত। উক্ত কনটেন্টটিতে মিতব্যায়ী হওয়ার কিছু টিপস প্রদান করা হয়েছে যা আমাদের পরিমিত খরচ অর্থাৎ মিতব্যয়ী হতে সহায়তা করবে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হিসেবে পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে। সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ মুমিনদের মিতব্যয়িতার প্রশংসা করেছেন এবং অপব্যয় ও কৃপণতার মধ্যে মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে বলেছেন। এই নিবন্ধটি পড়ে আমি মিতব্যয়িতার গুরুত্ব এবং এর ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানতে পেরেছি। যারা অর্থ উপার্জন করেন না, তাদের জন্য মিতব্যয়ী হওয়া বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে অপব্যয় ও কৃপণতার বিরুদ্ধে সতর্ক করা হয়েছে, কারণ অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয় এবং মিতব্যয়ী মানুষ ঋণগ্রস্ত হয় না। প্রাচুর্যের সময় হারাম খরচ বাদ দিয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মিতব্যয়িতা ঈমানের অন্যতম একটি প্রধান বৈশিষ্ট্যের মধ্যে পড়ে।প্রয়োজনের চেয়ে অধিক খরচ করাকে অপচয় বলে। আর ইসলামে অপচয়কারীকে শয়তানের ভাই বলে গণ্য করা হয়। প্রয়োজন মতো খরচ করে ভবিষ্যতের জন্য কিছু জমানো কে মিতব্যায়িতা বলে। কনটেন্টিতে মিতব্যয়িতার পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। টিপস গুলো অনুসরণ করতে পারলে খুব সহজেই আমরা মিতব্যয়ি হতে পারব। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবন আরো সহজ করে তুলবে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
মধ্যপন্থা অবলম্বন করা মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। মিতব্যয়িতা হলো দৈনন্দিন ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো ব্যয় করা। মিতব্যয়িতা সম্পদ বৃদ্ধি করে। হাদিসে আছে- যে পরিমিত ব্যয় করে, সে নিঃস্ব হয় না। ( মুসনাদে আহমাদ) পরিমিত ব্যয় করলে অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে অন্যকে সাহায্য করার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করাও সম্ভব। পবিত্র কোরআনে সম্পদের অপব্যয় ও কৃপণতার বিরুদ্ধে সতর্ক করা হয়েছে। সম্পদের সঠিক ব্যবহার করলে দেশের সামগ্রিক সম্পদ বৃদ্ধি পাবে।
কনটেন্টটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার উপায় বর্ণনা করা হয়েছে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা।মানুষের চলার পথে মানুষকে অনেক কিছু সমঝোতে করে চলতে হয়। মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী। তাই তাকে কখনো ঋণ-গ্রস্থ হতে হয় না। শুধু অর্থের ব্যাপারে মিতব্যায়তার প্রশ্ন আসে না; জীবনের অনেক ক্ষেত্রে এই অভ্যাসের প্রয়োজন। এই কনটেন্টটিতে মূল্যবান পাঁচটি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সেটা খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়িতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা।
⭐পবিত্র কুরআনের মহান আল্লাহ তা’আলা বলেছেন, ”এবং যখন তারা ব্যয় করে তখন অপব্যয় করে না, কৃপনতাও করে না, আর তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।” (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
মিতব্যয় করলে সম্পদের বৃদ্ধি হয় এবং দরিদ্রদের সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত হয় মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না। এজন্য আমাদের সকলের সম্পদের সঠিক ব্যবহার করা উচিত।
যে পরিমিত ব্যয় করে, সে কখনো নিঃস্ব হয় না।
মিতব্যায়ী এবং কৃপণতা এক নয়। কৃপণতা হল কোন কিছুতেই খরচ না করার মনোভাব অর্থাৎ প্রয়োজনীয় হোক বা অপ্রয়োজনীয় কৃপণ হলে সে ক্ষেত্রে খরচ করতে চাইবে না।
আর মিতব্যয়ী হলো অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে হিসাব করে ব্যয় করা। কিভাবে আমরা মিতব্যায়ী হতে পারি তা এই কনটেনটিতে আলোচনা করা হয়েছে।
কনটেন্টটি সকলের জন্য অনেক উপকারী। লেখককে ধন্যবাদ, এরকম উপকারী কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)প্রয়োজনের চেয়ে অধিক খরচ করাকে অপচয় বলে। আর ইসলামে অপচয়কারীকে শয়তানের ভাই বলে গণ্য করা হয়। প্রয়োজন মতো খরচ করে ভবিষ্যতের জন্য কিছু জমানো কে মিতব্যায়িতা বলে। কনটেন্টিতে মিতব্যয়িতার পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। টিপস গুলো অনুসরণ করতে পারলে খুব সহজেই আমরা মিতব্যয়ি হতে পারব।কনটেন্টটি সকলের জন্য অনেক উপকারী। লেখককে ধন্যবাদ, এরকম উপকারী কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। মিতব্যয়ী জীবনযাপন আমাদের নিত্যকার জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মুমিন ব্যক্তি অনর্থক কিছু করে না, অপচয় অপব্যয় করে না। তাছাড়া শৃঙ্খল জীবনের অন্যতম উপাদান মিতব্যয়ী হওয়া। এর ফলে নানাবিধ সমস্যা থেকে সহজে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ |প্রয়োজন মতো খরচ করে ভবিষ্যতের জন্য কিছু জমানো কে মিতব্যায়িতা বলে। ইসলামে মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করা যায়। মুসলিম সমাজে সঠিক অর্থ ব্যবহার এবং নিয়মিত সঞ্চয়ের জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়। এটি ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং সামাজিক দায়িত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।কন্টেন্টটিতে মুলত মুল্যবান ৫টি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে | যা আসলেই অনুসরনিও |
কৃপণতাকে আল্লাহ পছন্দ করেননা, আবার অপচয়কারিকেও আল্লাহ পছন্দ করেনা। পবিত্র কুরআনুল কারীমের আল্লাহ বারবার মিতব্যয়ী হওয়ার কথা বলেছেন। অযথা অর্থ ব্যয় না করে মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে ভবিষ্যতে সঞ্চয় বৃদ্ধি করা যায় যা ভবিষ্যতকে সুন্দর করে। জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। লেখক খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার উপায় বলে দিয়েছেন। যার মাধ্যমে আমরা মিতব্যয়ী হয়ে আমাদের জীবনের উন্নত করতে পারবো। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি উপকারী কনটেন্ট লেখার জন্য।
একজন মুমিন মুসলমানের ঈমানদার হওয়ার পরই তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের অন্যতম দিক হল মিতব্যায়িতা , যার গুরুত্বের কথা পবিত্র কুরআনে সূরা ফুরকানের৬৭ নং আয়াতে এবং বনী ইসরাইলের ২৯ নং আয়াতে বলা হয়েছে । এখানে মিতব্যায়ি হওয়ার পাশাপাশি কৃপণতা বর্জনের কথাও বলা হয়েছে ,যা আল্লাহ্র হিসেবে পরিচয় বহন করে । এই বৈশিষ্ট্য (মিতব্যায়িতা) অর্জন যথাযথ অনুশীলন ছাড়া সম্ভব নয় । তবে ৫ টি বিশেষ উপায় অনুসরন করে মিতব্যায়ি হওয়া যায় , যেমনঃ হুট করে কিছু না কেনা, বাহিরের খাবার কম খাওয়া, ভাল মানের টেকসই ব্র্যান্ডেড পণ্য কেনা, অটো সাবস্ক্রিপ শন বন্ধ করা, ঘন ঘন পার্লার বর্জন করা প্রভৃতি । সর্বোপরি মিতব্যায়িতাকে শুধু অর্থের খরচের মাঝে সীমাবদ্ধ না রেখে দৈনন্দিন জীবনযাপনেও মেনে চলতে হবে, তবেই মিতব্যায়ি হওয়া সম্ভব ।
জীবনে চলার পথে মিতব্যয়ী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কেননা এটি মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে। কনটেন্টে লেখক মিতব্যয়ী হবার ৫ টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টিপস তুলে ধরেছেন যা একজন মানুষকে মিতব্যয়ী হতে এবং এর গুরুত্ব বুঝতে সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ।
জীবনযাপনে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা বা মিতব্যয়িতা হলো ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।আল্লাহ সুবহানাহুআ তা’আলা সূরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াতে মুমিনের অন্যতম নিদর্শনের বর্ণনার মাধ্যমে মানুষকে মিতব্যয়ি হওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছেন।আল্লাহ আআলা বলেন,‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না।অযথা অর্থ ব্যয় না করে মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে ভবিষ্যতে সঞ্চয় বৃদ্ধি করা যায় যা ভবিষ্যতকে সুন্দর করে। জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন। লেখক খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার উপায় বলে দিয়েছেন।
মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’। মিতব্যয়ী মানুষ একদিকে যেমন অর্থের অপচয় কম করে অন্যদিকে সঞ্চয়ের প্রবণতা বেশি থাকে,ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই হলো মিতব্যয়ী ব্যক্তির মূল লক্ষ্য।
রাসুলুল্লাহ (স) বলেছেন আপচয় কারি সয়তানের ভাই। মিত্যাবয়ী না হয়ে জিবনে
উন্নতি করা সম্ভব নয়। আমাদের মিত্যাবয়ী হওয়া প্রয়োজন।কারন মানুষ সবসময় এক অবস্তায় থাকেনা তাই মিত্যাবয়ী জরুরি। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
🎯 ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মিতব্যয়িতা।আর দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়িতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা।
মিতব্যয়ি ব্যক্তি কখনো নিঃস্ব হয় না।মিতব্যয়িতার ফলে ধনসম্পদ বৃদ্ধি পায় এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত হয়। ইসলাম বারবারই অপব্যয়,অপচয় ও কৃপণতার ব্যাপারে সতর্ক করে মিতব্যয়িতার নির্দেশ দিয়েছে। আর তা শুধু একদিনের জন্য নয়, বরং সারাজীবনের জন্য মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করাই ইসলামের বিধান। সুতরাং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মিতব্যয়ি হওয়া একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে কিছু কৌশল অবলম্বন করলে খুব সহজেই আমরা অপব্যয় পরিহার করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।কনটেন্টটিতে এমনই পাঁচটি টিপস্ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি কনটেন্টটি পড়ে আমার মতো সকলেই উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মিতব্যায়ীতা। মিতব্যায়ীতা হলো দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা অর্থাৎ অপ্রয়োজনীয় কারণে খরচের পরিমাণ কমিয়ে আনা। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত আয় বুঝে ব্যয় করা। আলোচ্য কনটেন্টে ইসলামের আলোকে মিতব্যায়ী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি টিপস অনুসরণ করলে একজন ব্যক্তির সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে মিতব্যয়ী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস আমাদেরকে উপস্থাপন করার জন্য।
অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালোনা।আমাদের খরচ না করে মিতব্যয়ী হওয়া উচিত। কারন মিতব্যয়ীতাকে আল্লাহও পছন্দ করেন। পাশাপাশি টাকা খরচ না করে ভবিষ্যতের জন্য জমিয়ে রাখতে পারবে।
আমরা আজকালকার জেনারেশন এত বেশি অপচয় করি যে বুঝতেই পারি না কোনটা অপচয় আর কোনটা অপচয় নয়।মিতব্যায়িতা বলে একটা কথা আছে এটার সাথে আমাদের এই জেনারেশনের অনেকেই পরিচিত না। আমাদের পবিত্র কোরআন পাকে আল্লাহতালার স্বয়ং মিতব্যায়িতা হওয়ার কথা বলেছেন এবং অপচয় করতে নিষেধ করেছেন আবার কৃপণতা কেউ নিষেধ করেছেন। আমি মনে করি আজকে জেনারেশনের জন্য এই আর্টিকেলটি একটি পারফেক্ট আর্টিকেল।
Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ। অতিরিক্ত খরচ না করে আমাদের মিতব্যয়ী হওয়া উচিত। কন্টেন্টি খুব উপকারী।
মনে রাখবেন, মিতব্যয়ী হওয়া মানে আপনার আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য অর্থ সঞ্চয় করার জন্য ইচ্ছাকৃত পছন্দ করা।আপনার ব্যয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া, আপনার কেনাকাটার বিষয়ে সচেতন হওয়া এবং অর্থ-সঞ্চয়ের সুযোগের সুবিধা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।অর্থ সঞ্চয় অপ্রতিরোধ্য বা সীমাবদ্ধ হতে হবে না – এটি আপনার অনির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য আপনার অর্থের সাথে স্মার্ট এবং কৌশলী হওয়া সম্পর্কে।ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর করে মিতব্যয়ী হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস আমাদেরকে উপস্থাপন করার জন্য।
মিতব্যায়িতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কেননা আপনি যদি মিতব্যয় না হন তবে আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে | এই কনটেন্টটি পড়ে আমদের অনেক উপকার হবে ইনশাআল্লাহ।
মিতব্যয়ীতা মানে কৃপনতা নয়। মিতব্যয়ী মানে হলো অপচয়ের পরিমান কমানো। খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হবার কিছু টিপস শেয়ার করা হয়েছে প্রদত্ত আর্টিকেলটিতে। আশা করি আমরা আমাদের জীবনে এই টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারবো ইনশা আল্লাহ। ধন্যবাদ লেখক কে।
লিখাটি সুন্দর ছিলো। তার মাঝে প্রথম ও শেষে কোরআনের আয়াত দিয়ে বুঝানোর ব্যাপারটি সুন্দর ছিলো
মিতব্যয়ীতা মানে আয় বুঝে ব্যয় করা।আমি ৫ টাকা ইনকাম যদি ১০ টাকার বাজেট করি তাহলে তো আর মিতব্যয়ী হলো না। এক্ষেত্রে আমাকে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করতে হবে তাতে করে কৃপণতাও হলো আবার অপচয় ও হলো না।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)।
আমরা যদি আমাদের আয়ের উপর ভিত্তি করে আয় সাপেক্ষে ব্যয়ের একটি পরিকল্পিত বাজেট তৈরি করে জীবনযাপন করি তাহলে যেমন অপচয় ও হবে না তেমনি আমরা ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় ও করতে পারনো ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি সহায় থাকেন।
সময়োপযোগী এই লেখনী দ্বারা আমরা জানলাম মিতবায়িতা কিপ্টামি না।
মিতব্যয়ীতা হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় কারণে খরচের পরিমান কমিয়ে আনা।
মিতব্যয়ী হলে জীবনে অনেক উন্নতি করা যায়।
ইরশাদ হয়েছে…
যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না।
তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’
(সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
পবিত্র কুরআনের অনেক জায়গায় মিতব্যয়ীতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।আল্লাহ তায়ালা বলেন,’ তুমি একেবারে ব্যয়কুন্ঠ হয়ো না আর একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না,তাহলে তুমি তিরস্কৃত, নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।'(সূরা বনি ইসরাইল,আয়াত:২৯)
মিতব্যয়ীতার মাধ্যমে বরকতময় জীবন লাভ করা যায়।মিতব্যয়ীতা হলো দৈনন্দিন জীবনের অপ্রয়োজনীয় খরচ থেকে নিজেকে সংযত করে রাখা। মিতব্যয়ীতার সাথে জীবনযাপন করলে সঞ্চয় করা ও দান করা ও সহজ হয়।মিতব্যয়ী ব্যক্তির জীবন সুশৃঙ্খল ও সুন্দর হয়।এই কনটেন্টে লেখক মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস দিয়েছেন। যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি।
মিতব্যয়ী হলে জীবনের অনেক অপ্রয়োজনীয় খরচ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে । এই লেখাটি তাদের জন্য যারা অপ্রয়োজনীয় খরচ বেশি করে। ধন্যবাদ লেখককে ,সুন্দর এই লেখাটির জন্য।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।পবিত্র কুরআনের অনেক জায়গায় মিতব্যয়ীতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।আল্লাহ তায়ালা বলেন,’যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না।
তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’
(সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
মিতব্যয়ীতা মানে কৃপনতা নয়। মিতব্যয়ী মানে হলো অপচয়ের পরিমান কমানো।
এই কনটেন্টটি পড়ে আমদের অনেক উপকার হবে ইনশাআল্লাহ।
মিতব্যায়িতা আর কৃপণতা এক জিনিস না। অবশ্যই একজন মুসলিমের জন্য মিতব্যায়িতার ধারণাটি মাথায় রাখা উচিত। বিশেষ করে হালাল-হারাম যদি মেনে চলা হয় অনেকাংশেই খরচ কমানো যেতে পারে। অপ্রয়োজনীয় অহেতুক অতিরঞ্জিত করণ বিষয়গুলো যদি এড়িয়ে চলা যায় তাহলেও খরচ কমানো যায়। কিন্তু খরচ কমানো কে আবার কৃপণতা বলা যাবে না। মিতব্যায়িতা চরিত্রের একটি ভালো দিক অপরদিকে কৃপণতা একটি খারাপ দিক।
মিতব্যায়িতা কি, এ কথাটার অর্থ আমরা এখনো অনেকেই জানিনা। অথচ পবিত্র কোরআন পাকে আল্লাহতালার স্বয়ং মিতব্যায়িতা হওয়ার কথা বলেছেন এবং অপচয় করতে নিষেধ করেছেন। অতিরিক্ত খরচ না করে আমাদের মিতব্যয়ী হওয়া উচিত। মিতব্যয়ীতা মানে কৃপনতা নয়। মিতব্যয়ী মানে হলো অপচয়ের পরিমান কমানো। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)সুতরাং আমাদের সবারই কুরআন এর কথা অনুযায়ী মিতব্যায়ি হওয়া উচিত।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাকেও মিতব্যয়িতা বলা হয়। প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর ‘বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস’ পালন করা হয়। বাংলাদেশে সরকারিভাবে জাতীয় সঞ্চয় পরিদপ্তর এই উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে।
ইসলাম মানুষকে অপব্যয়, অপচয় ও কৃপণতা থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে। মিতব্যয়িতার নির্দেশও দিয়েছে অসংখ্যবার।
মিতব্যয় মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে। অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না। ভারসাম্যপূর্ণ ও মধ্যমপন্থার জীবন দর্শন হচ্ছে ইসলাম। আর মিতব্যয়িতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা আহার এবং পান করো, আর অপচয় করো না; তিনি (আল্লাহ) অপচয়কারীদের ভালোবাসেন না। ’ (সুরা আরাফ, আয়াত ৩২)
প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে পরবর্তী সময়ে যেন হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে হয়—এ বিষয়েও খেয়াল রাখতে হবে। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না এবং একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে। ’ (বনি ইসরাইল, আয়াত ২৯)
অপচয় ও কৃপণতা—এই দুই প্রান্তিকতার মাঝখানে মধ্যমপন্থা হিসেবে মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য কিছু অর্থ সঞ্চয় করে রাখা ইসলামের শিক্ষা। যারা অপচয় এবং কৃপণতার পথ পরিহার করে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করবে আল্লাহ তাদেরকে নিজের বান্দা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যায়ও করে না আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী। ’ (সুরা ফুরকান, আয়াত ৬৭)
আল্লাহ তাআলার রীতি হলো চেষ্টা ও উপায় অবলম্বনের ভিত্তিতে জীবিকা দান করা। তাই হালাল পন্থায় জীবিকা অর্জনের চেষ্টাকে ফরজ করা হয়েছে। হাদিস শরিফে এসেছে ‘হালাল উপার্জনের সন্ধান অন্যান্য ফরজের পর একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ। ’ (সুনানে কুবরা, বায়হাকি ৬১২৮)
অপচয়ের পরিমাণ কমানোই মূলত মিতব্যয়ীতা। আমরা অনেক সময় কারন ছাড়াই প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ করে বসি। যেটা মোটেও ঠিক না। অনেকে আবার মিতব্যয়ীতাকে কৃপণতা ভেবে বসেন। দুটো সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। ইসলামেও অপচয় করা হতে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। উপরোক্ত কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে অপচয় করা হতে বিরত রাখতে পারি। ধন্যবাদ লেখককে যিনি এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে হবে, যেন পরবর্তী সময়ে নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে হয়।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।পবিত্র কুরআনের অনেক জায়গায় মিতব্যয়ীতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।আল্লাহ তায়ালা বলেন,’যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না।
তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’
(সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)
মিতব্যয়ীতা মানে কৃপনতা নয়। মিতব্যয়ী মানে হলো অপচয়ের পরিমান কমানো।
আল্লাহ তাআলার রীতি হলো চেষ্টা ও উপায় অবলম্বনের ভিত্তিতে জীবিকা দান করা। তাই হালাল পন্থায় জীবিকা অর্জনের চেষ্টাকে ফরজ করা হয়েছে। হাদিস শরিফে এসেছে ‘হালাল উপার্জনের সন্ধান অন্যান্য ফরজের পর একটি গুরুত্বপূর্ণ ফরজ। ’ (সুনানে কুবরা, বায়হাকি ৬১২৮)
মিতব্যয়ী ব্যক্তির জীবন সুশৃঙ্খল ও সুন্দর হয়।এই কনটেন্টে লেখক মিতব্যয়ী হওয়ার যে ৫টি টিপস দিয়েছেন, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়িতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয় মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না। মিতব্যয়িতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনের সুরা ফুরকানের ৬৩ নম্বর আয়াত থেকে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না।
তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭). ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা ইসলামিক আর্টিকেল আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
আমরা বেশিরভাগ মানুষ ই আছি প্রয়োজনের চেয়েও অধিক খরচ করতে পছন্দ করি।অধিক জিনিস ব্যবহার করে জিনিসের অপচয় করি। আর অপচয় কারী হচ্ছে শয়তানের ভাই।”” তাই আমাদের উচিত অপব্যয় না করে মিতব্যয়ী হওয়া। মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’। কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ : ৩১)।
উল্লেখিত কন্টেনটিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু টিপস অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।এই টিপসগুলো যদি আমরা অনুসরণ করি আশা করি আমরা অনেক উপকৃত হব। কারণ বিপদ বলে কয়ে আসে না। আমি
মিতব্যয়ী হয়ে কিছু সঞ্চয় করলে তা আমার বিপদের সময় কাজে দেবে।আমাদের কথা চিন্তা করে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ। আশা করি , এই কনটেন্টি পড়ে আমার মত সবাই উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ । উল্লেখিত পাঁচটি বিষয় অনুসরণ করলে মিতব্যয়ী হওয়া সহজ হয়।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে।আল্লাহ কোরআনুল কারিম এ ইরশাদ করেন, ‘(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)। সুন্দর জীবনের জন্য মিতব্যয়ীতার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।এই আর্টিকেলটিতে মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য পাঁচটি বিষয় সম্পর্কে সুন্দর আলোচনা করা হইয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই উপকৃত হইয়েছি এই আর্টিকেলটি পড়ে। ধন্যবাদ লেখককে।
Too much every thing is bad”- অতিরিক্ত কিছুই খারাপ। কথাটা আসিলেই যুক্তিযুক্ত।জীবিনে স্বচ্ছলভাবে চলতে হলে অবশ্যই মিতব্যয়ী হতে হবে। অনেকে নিজের সামর্থের বাইরে যেয়ে লোকদেখানো জীবন-যাপন করে যা পরবর্তীতে তাদের ঋণগ্রস্ত করে তোলে।আমরা বেশিরভাগ মানুষ ই আছি প্রয়োজনের চেয়েও অধিক খরচ করতে পছন্দ করি।অধিক জিনিস ব্যবহার করে জিনিসের অপচয় করি। আর অপচয় কারী হচ্ছে শয়তানের ভাই। আমাদের উচিত অপব্যয় না করে মিতব্যয়ী হওয়া। মিতব্যয়িতা মানে ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংযম-সতর্কতা অবলম্বন করা। কিংবা ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’। কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। যতটুকু জমাব ততটুকুই আমাদের ভবিষ্যৎ এ কাজে দিবে।যারা অতিরিক্ত খরচে অভ্যস্ত তাদের উচিত মিতব্যয়ী হওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।উপরের কন্টেন্টটিতে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় তার কিছু টিপস দেওয়া আছে।আশা করি এগুলো সবার উপকারে আসবে।আমরা মিতব্যয়ী হব,এবং সুন্দরভাবে নিজেদের জীবন গুছাবো।
“Too much everything is bad. ”
অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। মিতব্যয়ী কখনো গরীব হয় না।মিত ব্যায়িতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। মিতব্যয়ীতা হলো ‘ আয় বুঝে ব্যয় করা’।
আল্লাহ তায়আলা বলেন , তোমরা পানাহার করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয় কারীদের পছন্দ করেন না। ( সুরা আরাফ :৩১)।মিতব্যয়ীতা মানুষের সম্পর্কে বৃদ্ধি করে এবং অন্য কে সাহায্য করার পথকে উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ী মানুষকে ঋনগ্রস্ত হওয়া থেকে হেফাজত করে।
মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী। তাই তাকে কখনো ঋণ-গ্রস্থ হতে হয় না।অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।সুন্দর জীবনের জন্য মিতব্যয়ীতার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।আমরা মিতব্যয়ী হব,এবং সুন্দরভাবে নিজেদের জীবন গুছাবো।
অপচয় না করে মিতব্যয়ী হওয়া উচিত, কারণ সঞ্চয় বিপদে কাজে দেয়। লেখককে সুন্দর কনটেন্টের জন্য সাধুবাদ জানাই।
আল্লাহ তা’য়ালা মিতব্যয়ী ব্যক্তিদের পছন্দ করেন। সূরা ফুরকানের, ৬৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে,
“(রহমানের বান্দা তো তারাই) যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।” পবিত্র কুরআনে আরও বলা হয়েছে, “তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।” (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
আল্লাহ তা’আলা আমাদের অধিক কৃপণ হতে নিষেধ করেছেন, আবার অতিরিক্ত ব্যয় করতেও নিষেধ করেছেন, আল্লাহ তা’আলা আমাদের মধ্যম পন্থা অবলম্বন করার জন্য আদেশ দিয়েছেন। দৈনন্দিন জীবনে ব্যয় করার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করার নামই মিতব্যয়ীতা। এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। কৃপণতা না করে, নিজের খরচ কমিয়ে, মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে খুব সুন্দর করে জীবন করা যায়। এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হয়ে (যা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য) কিভাবে সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করা যায়, তা উপস্থাপন করা হয়েছে। সত্যিই আর্টিকেলটি অনেক উপকারী।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কুরআনের “সুরা ফুরকানের” ৬৩ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। তাঁর মধ্যে অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা। ইরশাদ হয়েছে, “যারা অপব্যয় ও করে না, আবার কৃপণতা ও করে না”।
কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে। মিতব্যয়ীরা কখনোই নিঃস্ব হয় না। লেখক তার কনটেন্ট-এ মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান ৫টি টিপস্ উপস্থাপন করেছেন।
“রহমানের বান্দা তারা যারা অপব্যায় করেনা” (সূরা ফুকরান – আয়াত ৬৭)
মিতব্যয়ীতা ইমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য যা উপরোক্ত আয়াত এর মাধ্যমে আমারা বুঝতে পারি।রাসুলুল্লাহ (স) বলেছেন,” অপচায় কারি শয়তানের ভাই”। কোরআন -হাদিসে অপব্যায় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।মিতব্যয়ী হলো আয়ও ব্যয়ের মধ্যে ব্যালেন্স বজায় রাখা। অতিরিক্ত খরচ না করাও আল্লাহর দেওয়া দানকে নেয়ামত সরুপ গ্রহণ করাও তার শুকরিয়া আদায় করা।আল্লাহ বলেন,” তোমার পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচায়কারিদের পছন্দ করেন না।
( সূরা আরাফ)। লেখক অনেক সুন্দর করে কন্টেন্টটিতে বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন যা সবার পড়া উচিত।
“রহমানের বান্দা তারা যারা অপব্যায় করেনা” (সূরা ফুকরান – আয়াত ৬৭)
মিতব্যয়ীতা ইমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য যা উপরোক্ত আয়াত এর মাধ্যমে আমারা বুঝতে পারি।রাসুলুল্লাহ (স) বলেছেন,” অপচায় কারি শয়তানের ভাই”। কোরআন -হাদিসে অপব্যায় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।মিতব্যয়ী হলো আয়ও ব্যয়ের মধ্যে ব্যালেন্স বজায় রাখা। অতিরিক্ত খরচ না করাও আল্লাহর দেওয়া দানকে নেয়ামত সরুপ গ্রহণ করাও তার শুকরিয়া আদায় করা অনেক সুন্দর করে কন্টেন্টটিতে বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন যা সবার পড়া উচিত।
মিতব্যায়িতা ঈমানের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক মিতব্যায় সম্পর্কে একটি সূরায় আয়াত উল্লেখ করেছেন। মিতব্যায়িতা মানে কৃপণতা নয় মিতব্যায়িতা হলো যা প্রয়োজন সে অনুযায়ী খরচ করা আসলে আমাদের কৃপণতা নয় মৃত ব্যয় হওয়া প্রয়োজন।মিতব্যয়িতা হলো মধ্যপন্থ অবলম্বন করা মিতব্যয়িতা মানুষের বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করতে উৎসাহিত করে। মিতব্যায়ী কখনো নিঃস্ব হয় না। লেখক এ কনটেন্টিতে মিতব্যায়ী হওয়ার কতগুলো উপায় উল্লেখ করেছেন আমি মনে করি এই উপায় গুলো অনুসরণ করলে সহজেই মিতব্যয় হওয়া সম্ভব এবং এটা আমাদের জন্য খুবই উপকারী হবে। “”too much everything is bad ” অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়।এই আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে। মানুষের চলার পথে মানুষকে অনেক কিছু সমঝোতে করে চলতে হয়। মিতব্যয়ী মানুষ সেই সমঝোতায় বিশ্বাসী। তাই তাকে কখনো ঋণ-গ্রস্থ হতে হয় না। এই কনটেন্টটিতে মূল্যবান পাঁচটি টিপস অনুসরণ করে কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সেটা খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)।
মিতব্যয়ী এবং কৃপনতা এক নয়। এই কনটেন্টে লেখক মিতব্যয়ী হবার ৫ টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টিপস তুলে ধরেছেন যা একজন মানুষকে মিতব্যয়ী হতে এবং এর গুরুত্ব বুঝতে সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ।
বর্তমান সমাজে অপব্যয় একটা প্রতিযোগিতা মতো হয়ে গেছে,,কে কার চেয়ে বেশি খরচ করতে পারে,,যা দরকার নাই,যেখানে প্রয়োজন নেই সেখানে খরচ করা,,এক কথা লোক দেখানো,, আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি,,, যেখানে মিতব্যয়ীর কোনো স্থান নাই,,
সকলের উচিত মিতব্যয়ী হওয়া,,আয় বুঝে ব্যয় করা।
সময় উপযোগী কন্টেন্ট লিখেছেন,,ধন্যবাদ
মিতব্যয়ী অপ্রয়োজনীয় খরচ থেকে রক্ষা করবে। তবে মিতব্যয়ী এবং কৃপণতা এক নয়।
যারা অপব্যয়ও করে না, আবার কৃপণতাও করে না। তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।’ (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬৭)।
এই মধ্যবর্তীরা ই হচ্ছে মিতব্যয়ী। উক্ত আর্টিকেলে লেখক মিতব্যয়ী হওয়ার ৫টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেছেন যা একজন ব্যক্তিকে মিতব্যয়ী হতে সাহায্য করবে ইন শা আল্লাহ।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। শুধু অর্থের ব্যাপারে মিতব্যায়তার প্রশ্ন আসে না; জীবনের অনেক ক্ষেত্রে এই অভ্যাসে প্রয়োজন।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত : ২৯)
মিতব্যয়ীতা ঈমানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি পায় তেমনি অন্যদিকে অন্যকে সাহায্য করার পথও উন্মুক্ত হয়।তবে মনে রাখতে হবে কৃপাণতাও করা যাবে না।জীবনে সব পরিস্থিতিতেই মিতব্যয়ী হওয়া প্রয়োজন।এখানে লেখক মিতব্যয়ী হবার ৫টি টিপস তুলে ধরেছেন যা সহজেই একজনকে মিতব্যয়ী হতে সহায়তা করবে।
মানুষের জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে মিতব্যয়ী হওয়া ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করলে জীবনে সাফল্য আসবে। এই কন্টেন্টটির মাধ্যমে লেখক মিতব্যয়ী হওয়ার উপকারীতা ও কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায় সে সম্পর্কে খুব ভালো ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আশাকরি সবার উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ্।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। আমরা অনেক সময়ই মিতব্যয়ী জীবনযাপন করতে চাই কিভাবে সেটা করব তা বুঝে উঠতে পারিনা। এই আর্টিকেলটিতে মিতব্যয়ী হবার কিছু উপায় দেয়া হয়েছে। এসব বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করলে অনেকটাই অযাচিত খরচ হতে বাচা যায়।
আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রায় সবকিছুই অপচয় করি। অর্থাৎ আমাদের যতটুকু দরকার তার থেকেও অনেক বেশি আমরা ব্যবহার করি। অনেক সময় এই অতিরিক্ত জিনিসগুলো আমদের প্রয়োজন পড়েনা, এবং অপচয় হয়। কিন্তু টাকা দিয়ে কিনে আমরা টাকাও অপচয় করি। তাই আমাদের যতটুকু দরকার ততটুকুই কেনা উচিৎ সবকিছু। আর এটাকেই মিতব্যয়ী বলা হয়। আপমাদের ইসলামেও মিতব্যয়ী হওয়ার কথা বলা হয়েছে। কেননা অপচয়কারী শয়তানের ভাই। আমরা অনেকেই অনেক চেষ্টা করেও মিতব্যয়ী হতে পারিনা। কিভাবে মিতব্যয়ী হবো সেটাও অনেকের জানা নেই।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট লেখার জন্য। কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান ৫টি টিপস সম্পর্কে জানতে পারলাম। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মিতব্যয়ী হতে সাহায্য করবে।
উক্ত কন্টেন্টটি মিতব্যয়িতার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। পবিত্র কোরআনের আলোকে মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে জীবনে ভারসাম্য ও স্থিতিশীলতা আনার গুরুত্ব বোঝানো হয়েছে। এটি আমাদেরকে কৃপণতা ও অপব্যয়ের মাঝামাঝি একটি মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে উৎসাহিত করে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আত্মনির্ভরতার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কোরআনের বাণী অনুসরণ করে মিতব্যয়ী হয়ে আমরা ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে পারি এবং আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারি।
উপরোল্লিখিত কনটেন্টটি আমাদের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী।
ধন্যবাদ।
বর্তমানে রেস্ট্রুরেন্ট, বিয়েবাড়ি, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেভাবে খাবার অপচয় হয় তা সত্যিই গ্রহনযোগ্য নয়। তাছাড়া একজনের দেখাদেখি আরেকজনও সামর্থ্য না থাকা সত্তেও শুধুমাত্র লোক দেখানোর জন্য টাকা পয়সা খরচ করে ফেলেন।
মিতব্যয়িতা খুবই ভাল একটি গুন। অহেতুক অপচয় করা ঠিক নয়। বর্তমান যুগে এসে আমরা কিভাবে বিভিন্ন অপচয় করা থেকে দুরে থাকতে পারি তা এই আর্টিকেলটিতে সুন্দরভাবে বলা হয়েছে। আসলেই অনেক সময় নিজের অজান্তেই আমরা বিভিন্ন ধরনের অপচয়ে লিপ্ত হয়ে যাই যা নিজেদের জন্য ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়ায়। লিখাটা পড়ে আমরা বুঝতে পারব কোন কোন কাজ গুলো করার কারনে অপচয় হচ্ছে এবং তা কিভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর প্রয়োজনীয় এই আর্টিকেলটি উপহার দেয়ার জন্য।
দৈনিন্দন জীবনে আমরা অনেক কিছুরই অপচয় করছি। গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ প্রায় সকল ক্ষেত্রেই এই অপচয়ের মাত্রা দিন দিন বেড়ে চলছে।ইসলামে ও বলা হয়েছে অপচয়কারী শয়তানের ভাই।তাই আমাদের মিতব্যয়ী হওয়া খুব প্রয়োজন। কিন্তু কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যাবে তা আমরা অনেকেই জানি না।এই কনটেন্টে লেখক মিতব্যয়ী হওয়ার কিছু কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।যা একজন মানুষ কে মিতব্যয়ি হতে সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।
মিতব্যয়িতা হচ্ছে একটি মৌলিক গুণ। কুরআনিল কারিমে আল্লাহ তা’আলা মিতব্যয়ী হতে আদেশ করেছেন তবে কৃপণতা থেকেও বেঁচে থাকতে বলেছেন। মিতব্যয়ীতার মাধ্যমে সম্পদশালী হওয়া সম্ভব।
উপরোক্ত কন্টেন্টে কিভাবে খরচ কমিয়ে এনে মিতব্যয়ীতা অর্জন করা সম্ভব তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি কনটেন্টে পড়ার মাধ্যমে মিতাবিধার সম্পর্কে জেনে উপকৃত হওয়া সম্ভব।
খরচ কমিয়ে মধ্যপন্থায় চলাকে মিতব্যায়িতা বলা যায়। অপচয় কমিয়ে আনলে ও অনেকটা মিতব্যায়ী হওয়া যায়। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকেও মিতব্যায়ী হতে বলা হয়েছে তবে কৃপণতা থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। আমরা অনেকেই বুঝি না কিভাবে মিতব্যয়ী হওয়া যায়। উক্ত কনটেন্টে পাঁচটি উপায় মিতব্যায়ী হওয়ার জন্য যথেষ্ট কার্যকরী হবে।
সম্পদ জমিয়ে জমিয়ে সম্পদের পাহাড় করাও যেমন ঠিক না তেমনি দুই হাতে সম্পদ উড়ানোও ঠিক না। ইসলামে দুটোই নিষেধ করা হয়েছে। এইজন্য সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা তথা মিতব্যয়ী হতে বলা হয়েছে। মিতব্যয়িতা ঈমানদারদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য এই টিপসগুলো মেনে চলা আমাদের সকলের উচিত।
মিতব্যয়ী হয়ে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা বুদ্ধিমানের কাজ।উক্ত কন্টেন্টটি মিতব্যয়িতার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে। পবিত্র কোরআনের আলোকে মিতব্যয়ী হওয়ার মাধ্যমে জীবনে ভারসাম্য ও স্থিতিশীলতা আনার গুরুত্ব বোঝানো হয়েছে। এটি আমাদেরকে কৃপণতা ও অপব্যয়ের মাঝামাঝি একটি মধ্যপন্থা অবলম্বন করতে উৎসাহিত করে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আত্মনির্ভরতার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপণতা বা অপচয় না করে প্রয়োজনমতো ব্যয় করা। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে।যারা অনেক চেষ্টা করেও মিতব্যয়ী হতে পরছে না তারা উক্ত আর্টিকেলের টিপসগুলো পড়ে খুবই উপকৃত হবেন ।
প্রাচুর্যের সময় খরচের উৎসবে মেতে না উঠে হারাম খরচ সম্পূর্ণ বাদ দিয়ে মিতব্যয়িতার পথ অবলম্বন করে উদ্বৃত্ত অর্থ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করতে হবে, যেন পরবর্তী সময়ে নিজের প্রয়োজনে অন্যের কাছে হাত পাতার মতো পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে হয়।যারা অনেক চেষ্টা করেও মিতব্যয়ী হতে পারছেন না তারা উক্ত আর্টিকেলের টিপসগুলো পড়ে খুবই উপকৃত হবেন ।
জীবনযাপনের সকল ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা।অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। আমরা অনেক সময়ই মিতব্যয়ী জীবনযাপন করতে চাই কিন্তু কিভাবে সেটা করব তা বুঝে উঠতে পারিনা। এই আর্টিকেলটিতে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গিতে মিতব্যয়ী হবার প্রয়োজনীয়তা এবং মিতব্যয়ী হবার উপায় দেয়া হয়েছে। যা একজন মানুষ কে মিতব্যয়ি হতে সাহায্য করবে।
বর্তমান সময়ে আমাদের আয়ের থেকে ব্যায় বেশি তাই আমাদের মিতব্যায়ী হতে হবে। মিতব্যায়ী ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। মিতব্যায়ী বলতে অপ্রয়োজনীয় খরচ না করে হিসাব করে খরচ করা। যেমন ব্যায়ের ক্ষেএে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা। পবিএ কুরআনে সুরা ফুরকানের ৬৩নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা মুমিনের অন্যতম নিদর্শন বর্ননার মাধ্যমে মানুষকে মিতব্যায়ী হওয়ার জন্য উৎসহিত করেছেন। এই কন্টেন্টটি আমাদের সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে অনেক অনেক,
ধন্যবাদ।
ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই মিতব্যয়ীতা। মিতব্যায়ী ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। মিতব্যয়ী মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি করে এবং অন্যকে সাহায্য করার পথ উন্মুক্ত করে।যারা অনেক চেষ্টা করেও মিতব্যয়ী হতে পরছে না তারা উক্ত আর্টিকেলের টিপসগুলো পড়ে খুবই উপকৃত হবেন ।
মিতব্যয়ের মধ্যে সুখী থাকার মতো জীবনযাপন করুন এবং বর্তমান আর্থিক সংকটের এই বিপদ থেকে নিজেকে বাঁচান।বর্তমান উচ্চ মুল্যস্ফীতির সময়ে আপনি বাজারে গেলে প্রতিদিনই অবাক হবেন জিনিসপত্রের বর্ধনশীল মূল্য দেখে। প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন পণ্যের দাম বাড়ছে। গড় মূল্যস্ফীতি গেল ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। গরুর মাংস, মুরগির মাংস এগুলোর দাম অনেক বেশি বেড়েছে। অল্প আয়ের মানুষ এখন গরুর মাংস কিনতে পারছে না বললেই চলে, খাসীর মাংস তো দুরের কথা। শুধু খাবার জিনিসের দাম বেড়েছে তা নয়– ওষুধ, ইলেকট্রনিক্স, ফার্নিচার প্রতিটি জিনিসের দাম অনেক বেড়েছে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হল- আপনার আয় বাড়ছে না।মিতব্যয়ের মধ্যে সুখী থাকার মতো জীবনযাপন করুন এবং বর্তমান আর্থিক সংকটের এই বিপদ থেকে নিজেকে বাঁচান। তাছাড়া, কোনভাবে আপনার আয় বাড়ানো যায় কিনা– তার চেষ্টাও করুন ।
মিতব্যয়িতা মানে ‘আয় বুঝে ব্যয় করা’। কোরআন-হাদিসে অপব্যয় ও কার্পণ্য ছেড়ে মিতব্যয়ী হওয়ার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
আল্লাহ তা’লা বলেন, ‘তোমরা পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয় আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’
(সুরা আরাফ : ৩১)।
উপরোক্ত কন্টেন্ট-টিতে খুব সুন্দর ভাবে মিতব্যয়ী হওয়ার জন্য কতিপয় কিছু টিপস অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
এই টিপসগুলো যদি আমরা যথাযথ ভাবে অনুসরণ করি আশা করি আমরা অনেক উপকৃত হব,ইনশাআল্লাহ।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা।বর্তমান সমাজে অপব্যয় একটা প্রতিযোগিতা মতো হয়ে গেছে,,কে কার চেয়ে বেশি খরচ করতে পারে,,যা দরকার নাই,যেখানে প্রয়োজন নেই সেখানে খরচ করা,,এক কথা লোক দেখানো,, আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি,,, যেখানে মিতব্যয়ীর কোনো স্থান নাই,,
সকলের উচিত মিতব্যয়ী হওয়া,,আয় বুঝে ব্যয় করা।
সময় উপযোগী কন্টেন্ট লিখেছেন,,ধন্যবাদ
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।মিতব্যয়ীতা হওয়ার অন্যতম উপায় সমূহ উপস্থাপন করা হয়েছে।
মিতব্যয়ীতা ঈমানদারের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাঁর দয়াপ্রাপ্ত মুমিনদের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছেন। এগুলোর অন্যতম হলো মিতব্যয়িতা।পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি (কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে রেখে একেবারে ব্যয়কুণ্ঠ হয়ো না, আবার (অপব্যয়ী হয়ে) একেবারে মুক্তহস্তও হয়ো না, তাহলে তুমি তিরস্কৃত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে।’ (বনি ইসরাইল, আয়াত: ২৯)।আশা করছি কনটেন্টটিতে উল্লেখিত টিপসগুলো ফলো করার মাধ্যমে আমরা পরিমিত ব্যয় করা শিখে যাব তথা মিতব্যয়ী হতে পারবো এবং অপচয়কারী ও কৃপণতার মতো পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবো।
মাশাআল্লাহ সুন্দর কনটেন্ট। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের উপার্জিত অর্থ অবশ্যই আমরা কিভাবে করব এবং কতটুকু করবো এবং কতটুকু করবো না তার জ্ঞান থাকা উচিত। তাই এ কনটেন্টই সত্যিই খুব উপকারী। কনটেন্টি থেকে জানতে পারলাম যে আমাদের মিত্ত ব্যয়ী হওয়াটা কতটা জরুরী ।
জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রে প্রত্যেক মানুষের মিতব্যয়ী হওয়া আবশ্যক না হলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মমুখীন হতে হয়, ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়তে হয় যা স্বাভাবিক সুন্দর জীবন যাপনের পরিপন্থী। এজন্য ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই হলো মিতব্যয়ীতা। এখানে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মিতব্যয়ী হওয়ার টিপস আলোচনা করা হয়েছে। এই তথ্য বহুল আলোচনাটি সবার জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়ীতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়ীতা আপনাকে অনেক ভাবে নিজের অপ্রয়োজনীয় জিনিসে টাকা খরচ করা থেকে বিরত রাখবে।অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না।
তাই আমাদের সবাইকে এই ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।