প্রত্যেক শ্রেনি ও পেশার মানুষ চায় নিজের জীবনটাকে গড়ে তুলবে কোমলতার মধ্যে দিয়ে যাতে থাকবে না কোনো বাঁধা- বিপত্তি। একজন খেলোয়ার চায় তার খেলোয়ার জীবন পরিচালিত হবে আদর্শ ক্যারিয়ারের মধ্যে দিয়ে।
কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা ও পূর্বপ্রস্তুতির অভাবে অনেকেরই সে স্বপ্ন পূরণ হয় না। তাই সুষ্ঠু পরিকল্পনা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তোলার জন্য বাল্যকাল থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া আবশ্যক। এ প্রস্তুতি গ্রহণের কিছু কার্যকরী উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো…
১. ক্যারিয়ার বিবেচনায় রেখে পড়াশোনার বিষয় নির্ধারণঃ সফলতার হার অন্যদের চাইতে অনেক বেশি তখন যখন ভবিষ্যৎ বাস্তবতা ও মনের চাওয়ার সাথে সমন্বয় করে পড়াশোনার বিষয় নির্ধারণ করা হয়। বাস্তবে দেখা যায়, এভাবে লক্ষ্য ঠিক রেখে যারা ক্যারিয়ার গঠনের পথে হেঁটেছেন তারা সাফল্য পেয়েছেন।
২. নিজেকে নিয়ে গবেষণাঃ আপনি কি হতে চান? কি ধরনের কাজ করতে চান? ছাত্র জীবন থেকেই নিজেকে নিয়ে গবেষণা করতে হবে। প্রশ্নের উত্তরগুলো ক্যারিয়ার গঠনের শুরুতেই খুঁজতে হবে এবং সে অনুসারে পরিকল্পনা করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে ।
৩. ভয়কে জয় করাঃ দৃঢ়প্রত্যয়ী হতে হবে, ভয়কে জয় করার প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শিক্ষা জীবন থেকে অনেকের মনে নানা ভয় কাজ করে । যেমন- আর্থিক অসচ্ছলতা, সামাজিক পরিচয় ইত্যাদির চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে ।
৪. নিজেকে স্মার্ট করে গড়ে তোলাঃ ছাত্রজীবন থেকেই নিজেকে স্মার্ট করে গড়ে তুলতে হবে । ভাষাগত জ্ঞান, কথা বলার মার্জিত ভঙ্গি, যুগোপযোগী পোষাক-পরিচ্ছদ পরিধানে সচেতন হতে হবে । এছাড়া ইংরেজি ও তথ্য প্রযুক্তিতে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে ।
৫. সুকৌশলী হতে হবেঃ সময়ের সাথে সাথে কৌশলী হবার উপায়গুলো আয়ত্ত করতে হবে। অজানা বিষয়গুলো বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জেনে নিতে হবে ।
৬. সফল মানুষদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়াঃ যারা সফল হয়েছে তারা সফল হতে জীবনকে নির্দিষ্ট নিয়মে পরিচালিত করেছেন। সফল মানুষদের অনেকেই অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করে বড় হয়েছেন। তাদের জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে ক্যারিয়ার গঠনের পরিকল্পনা তৈরীতে সচেষ্ট হতে হবে ।
৭. মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেয়াঃ দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। ধৈর্য নিয়ে শুরু থেকেই জীবনযুদ্ধে লড়তে নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে।
নিচের ৬ লক্ষণ থাকলে আপনি মানসিকভাবে শক্তিশালী মানুষ–
১. মানসিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরা অতীতে বাস করেন না।
২. সবকিছু নিয়ন্ত্রণে থাকলে আমরা নিজেদের নিরাপদ বোধ করি।
৩. তাঁরা অনুধাবন করেন, সবাইকে খুশি রাখা সম্ভব নয়।
৪. মানসিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরা অন্যের সাফল্যে ক্ষুব্ধ বা ঈর্ষান্বিত হন না।
৫. মানসিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরা ঝুঁকি নিতে ভয় পান না; বরং নিজের জ্ঞান ও মেধা দিয়ে ঝুঁকির পরিমাণ বিশ্লেষণ করেন
৬. মানসিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরা যেকোনো পরিস্থিতি সহজে মেনে নেন।
৮. অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবেঃ হযরত আলি (রা.) বলেন, ‘যে বিষয়গুলো পণ্ডিতেরা কষ্ট করে সংগ্রহ করেছেন এবং তোমার জন্য মুক্ত করেছেন, পরবর্তী কিছু করার জন্য সেগুলো মনোযোগসহকারে ও ভালোভাবে অধ্যয়ন করো।’
ক্যারিয়ার নির্বাচন করতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অভিজ্ঞদের শরণাপন্ন হতে হবে। একজন অভিজ্ঞ মানুষ আপনার ক্যারিয়ার ভাবনাকে এক অভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে ।
৯. এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ-এ যুক্ত থাকাঃ নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত পড়াশুনার পাশাপাশি ফিজিক্স বা ইনফরমেটিক্স অলম্পিয়াড, সমাজসেবামূলক স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠান, মডেল ইউনাইটেড নেশনস, গান, কবিতা আবৃত্তি, নাচ, বিতর্ক, সায়েন্স ফেস্টিভ্যাল, লেখালেখি, ম্যাথ একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি জ্ঞানের এই সকল গুরুত্বপূর্ণ শাখায় বিচরণ করতে হবে ।
১০. কাজের দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দেওয়াঃ নিজের দক্ষতা বাড়াতে হলে আগে নিজের দূর্বলতাগুলো খুজে বের করতে হবে। নিজেকে কর্মক্ষেত্রে আরও বেশি দক্ষ ও অভিজ্ঞ বানাতে চান? কিন্তু কীভাবে হবেন? কাজে দক্ষতা বাড়ানোর উপায় তো অবশ্যই আছে।
যে সকল গুণীজন বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামে এগুলো নিয়ে কাজ করেছেন, কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা বাড়াতে তিনটি উপায় বলেছেন যেমন- ১.মন ও শরীরকে প্রস্তুত রাখুন ২. সঠিক পরিবেশ তৈরি করুন ৩. তালিকা, পরিকল্পনা ও কাজ।
এগুলো মেনে চললে জীবন ও কাজে কর্মদক্ষতা যেমন বাড়ে, তেমনি উদ্ভাবনী ক্ষমতাও আরও বেশি কাজে লাগানো যায়। দক্ষতা বাড়ানোর কৌশল জেনে নিতে হবে এবং প্রতিদিনকার কাজে বিশ্লেষণী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে ।
পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় কি? ক্যারিয়ার বিষয়ে আরও জানতে ভিজিট করুন
শেষ কথা, সঠিক ক্যারিয়ার নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে মানুষের ভবিষ্যৎ জীবনের পুর্ণ সফলতা। তাই সঠিক সময়ে সঠিক ক্যারিয়ার গ্রহণের মাধ্যমে জীবনের চলার পথকে মসৃণ, অর্থবহ ও সার্থক করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই ।
বিখ্যাত ব্রাজিলীয় ঐতিহাসিক ও গীতিকার পাওলো কোয়েলহো পর্তুগিজ ভাষায় লিখিত তার জনপ্রিয় রুপধর্মী উপন্যাস “দ্য আলকেমিস্ট”-এ (O Alquimista) একজন বালকের গুপ্তধন উদ্ধারের ঘটনা বর্ণনার মধ্য দিয়ে জীবনে সফলতা লাভের কিছু দর্শন অর্থাৎ শিক্ষা তুলে ধরেছেন । সেগুলো হলো…….
১। অজানার ভয়কে জয় করে নতুনকে বরণ করা ।
২। যে কোনো পরিস্থিতিতে সত্যে অটল থাকা ।
৩। কাজের প্রাণ শক্তি বজায় রাখতে একঘেয়েমি দূর করা ।
৪। নিজেকে পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো ।
৫। কল্পনাকে আবদ্ধ না রেখে উন্মুক্ত করা ।
৬। ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখা ।
৭। নিজের বুদ্ধিতে নিজে সিদ্ধান্ত নেয়া ।
৮। শুধু কথা নয়, কার্যসাধনে উদ্যোগী হওয়া ।
৯। সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্পষ্টবাদী হওয়া, এবং
১০। অতীত বা ভবিষ্যৎ নয় বর্তমানকে গুরুত্ব দেয়া ।
সঠিক ক্যারিয়ার নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে মানুষের ভবিষ্যৎ জীবনের পুর্ণ সফলতা। তাই সঠিক সময়ে সঠিক ক্যারিয়ার গ্রহণের মাধ্যমে জীবনের চলার পথকে মসৃণ, অর্থবহ ও সার্থক করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই ।
কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে, এই বিষয়ে জানতে ভিজিট করুন–
ভবিষ্যতে নিজ জীবনে প্রতিষ্ঠা লাভ এবং পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে প্রথমেই নিজ নিজ ক্যারিয়ার গঠনে যত্নবান হতে হবে।
কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা ও পূর্বপ্রস্তুতির অভাবে অনেকেরই সে স্বপ্ন পূরণ হয় না। তাই সুষ্ঠু পরিকল্পনা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তোলার জন্য বাল্যকাল থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া আবশ্যক। এ প্রস্তুতি গ্রহণের কিছু কার্যকরী উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো…১. ক্যারিয়ার বিবেচনায় রেখে পড়াশোনার বিষয় নির্ধারণ
২. নিজেকে নিয়ে গবেষণা
৩. ভয়কে জয় করা
৪. নিজেকে স্মার্ট করে গড়ে তোলা
৫. সুকৌশলী হতে হবে
৬. সফল মানুষদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়া
৭. মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেয়া
৮. অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে
৯. এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজ-এ যুক্ত থাকা
১০. কাজের দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দেওয়া
সঠিক সময়ে সঠিক ক্যারিয়ার গ্রহণের মাধ্যমে জীবনের চলার পথকে মসৃণ, অর্থবহ ও সার্থক করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই ।
লেখক কে ধন্যবাদ এ রকম একটা আর্টিকেল উপহার দেবার জন্য।
আমরা আমাদের প্রত্যেকের ক্যারিয়ারেই এমন সফলতা অর্জন করতে চাই যার মাধ্যমে আমাদের জীবনে চলার পথকে মসৃণ করতে পারবো।সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা যখন কোনো বিষয়ে ক্যারিয়ার গঠনের কথা ভাবি তখন নির্দিষ্ট কিছু পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন হয়।উক্ত কনটেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলেছেন কি কি ধাপ অনুসরণ করে সামনে আগালে যেকোনো বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়া সহজ হবে।এমন প্রয়োজনীয় একটি বিষয়ে লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
ক্যারিয়ার গঠনে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং স্থির মনোবল দরকার।
অনেকের এমন হয় — সব বিষয় ভালো লাগে, সব বিষয় পড়তে মন চায়। এতে সে কোনো কিছুই করতে পারে না। কতগুলো সার্টিফিকেটই শুধু অর্জন হয় — কাজের কাজ জীবনে কোনো সফলতাই আসে না।
তাই ক্যারিয়ার গঠনে এবং সফলতা অর্জনে কনটেন্টে যেসব গুনগুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলো থাকা দরকার।
সঠিক ক্যারিয়ার নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে মানুষের ভবিষ্যৎ জীবনের পুর্ণ সফলতা। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে লেখার জন্য
পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার ক্ষেত্রে প্রথমেই নিজ নিজ ক্যারিয়ার গঠনে যত্নবান হতে হবে।এই কন্টেন্ট এ ক্যারিয়ার গঠনে কি কি গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন তা উল্লেখ করা হয়েছে।
কন্টেন্ট টির বিষয় হলো “ক্যারিয়ার গঠনে কি কি গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন”🍁
যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট । ক্যারিয়ার গঠনে সব সময় এক ধাপ এগিয়ে থাকতে নিজের মধ্যে যেসব গুণ ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে তা এই কন্টেন্ট এ অনেক বিস্তারিত ও সুন্দর ভাবে দেওয়া হয়েছে।
একটি সুন্দর ক্যারিয়ার একজন মানুষের জীবনে সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করে ✨
তাই ক্যারিয়ার গঠনে যেসব গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন কন্টেন্ট টি থেকে আমাদের শেখা উচিত।
একটি সুন্দর ক্যারিয়ার গঠনে যারা আগ্রহী আমার মতে কন্টেন্ট টি তাদের পড়া উচিত আশা করি অনেক উপকৃত হবেন ইন শাহ আল্লাহ।🌼
যুগোপযোগী এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ।জাজাকাল্লাহু খয়রন 🤲!!!!
সঠিক সময়ে সঠিক ক্যারিয়ার গ্রহণের মাধ্যমে জীবনের চলার পথকে মসৃণ, অর্থবহ ও সার্থক করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই ।
জীবনে সফল হতে চাইলে জিবনের শুরু থেকেই পরিকল্পনা করে ভবিষ্যৎ বাস্তবতা ও নিজের মনের চাওয়া দুটোর মধ্যে মিল রেখে,নিজেকে সকল প্রয়োজনীয় বিষয়ে দক্ষ করে, চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার সাহস রেখে এবং সফল ব্যক্তিদের উপদেশ মেনে একাগ্রতার সাথে পরিশ্রম করে গেলে সফলতা পাওয়া যাবে। যারা জিবনে সফল হতে চায় এই কন্টেন্ট টি তাদের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
একজন ব্যক্তি তাদের কর্মজীবনে কোথায় যেতে চায় এবং সেখানে পৌঁছতে সাহায্য করার জন্য বাস্তবসম্মত এবং অর্জনযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা বা ক্যারিয়ার গঠন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তার জন্য চাই কিছু গুণাবলী ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর উপর দক্ষতা।
এই কন্টেন্টটিতে সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। ক্যারিয়ার গঠনের দিক নির্দেশনায় খুবই উপযোগী হবে বলে আশা করছি।
সঠিক ক্যারিয়ার নির্বাচনের ওপর নির্ভর করে মানুষের ভবিষ্যৎ জীবনের পুর্ণ সফলতা। প্রত্যেক শ্রেনি ও পেশার মানুষ চায় নিজের জীবনটাকে গড়ে তুলবে কোমলতার মধ্যে দিয়ে যাতে থাকবে না কোনো বাঁধা- বিপত্তি কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা ও পূর্বপ্রস্তুতির অভাবে অনেকেরই সে স্বপ্ন পূরণ হয় না। তাই সুষ্ঠু পরিকল্পনা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তোলার জন্য বাল্যকাল থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া আবশ্যক। তাই সঠিক সময়ে সঠিক ক্যারিয়ার গ্রহণের মাধ্যমে জীবনের চলার পথকে মসৃণ, অর্থবহ ও সার্থক করে গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই ।ধন্যবাদ লেখক কে এমন সুন্দর, গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী বিষয়টি সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। এই লেখাটি পড়ে অনেকে উপকৃত হবেন ইংশাল্লহ।