কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে- বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
যারা প্রথম সারির অর্থাৎ গোল্ডেন এ+, এ+ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রী বা যাদের অর্থের অভাব নেই সাধারণত তারাই এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়া করে থাকে। দূর্বলরা এই বিষয়গুলো নিয়ে লেখাপড়া করার সুযোগই পায় না। তারা রেজাল্টের মানের কারণেও পিছিয়ে থাকে আবার অর্থের অভাবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতেও এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়া করতে পারে না। লেখাপড়া নিয়ে আমাদের এই বৈষম্যতা কখনই দূর হবে না। যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা জেনে নেই।
কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে–
ক) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
খ) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
গ) টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
ঘ) মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং
ঙ) ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং
চ) হেলথ টেকনোলজি
ছ) রসায়ন
জ) বিবিএ
ঝ) সমাজ বিজ্ঞান
ঞ) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
ট) ইংরেজি
ঠ) আইন
ড) এমবিবিএস
ঢ) ডেন্টাল
ণ) হোটেল এ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট। অনেকেই জানেনা কোন বিষয়ে পড়ালেখা ভালো করে করলে ভাল চাকরি পাওয়া যায়। এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন সেই বিষয়গুলো যা ভালো মানের চাকরি পাওয়ার জন্য খুবই প্রয়োজন।
বাংলাদেশে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু নির্বাচিত সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো মানের চাকরি পাওয়া সম্ভব।উচ্চ পর্যায়ের ভালো বেতনের চাকরির জন্য বেশ কিছু সাবজেক্ট কনটেন্টিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল গন্তব্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থী মনে করে লেখাপড়ার মূল উদ্দেশ্য একটি ভালো চাকরি পাওয়া।ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। সবধরনের বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই যে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় তা না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু দামী সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। যেমন:ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং,ইংরেজি,সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।
The work market in Bangladesh is currently getting harder and more competitive every day. Nowadays, the primary goal of education for students is employment. The majority of students believe that obtaining a good career is the primary goal of education. Education is a must for high-paying jobs. Getting a good job requires more than just learning a wide range of subjects. The current educational system includes certain pricey disciplines that significantly raise the likelihood of landing a well-paying job. For instance: English, Civil Engineering, Electrical and Electronics Engineering, etc.
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন বর্তমানের চাকরি যেন সোনার হরিণ। এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো করা যায় তার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরা র জন্য ।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট। অনেকেই জানেনা কোন বিষয়ে পড়ালেখা ভালো করে করলে ভাল চাকরি পাওয়া যায়।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে, কন্টেন্টি উপস্থাপন করার জন্য।
সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল।
ক্যারিয়ারের শুরুতে সঠিক বিষয় বা সাবজেক্ট নির্ধারণ করে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারলে একটা সময় শেষে ভালো চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। আর্টিকেলটিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাবজেক্ট তুলে ধরা হয়েছে যাতে ক্যারিয়ারের শুরুতে সাবজেক্ট নির্বাচনে এবং ভবিষ্যতে চাকুরি পাওয়া টা সহজ হয়।
কন্টেন্টটি পড়ে নিজে কিছু শিখলাম। অন্যদেরকেও ভালো পরামর্শ দিতে পারবো ইংশাআল্লহ
বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।আর্টিকেলের শিরোনামেই চাকরীর জন্য লেখাপড়ার গুরুত্বপূর্ন তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে, লেখককে শুক্রিয়া
🌺🌺
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।
আমাদের দেশে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বেশ কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল উদ্দেশ্য হোলো চাকরি করা আর সেই চাকরি হতে হবে উচ্চ পর্যায়ে আবার বেতনও বেশি। কিন্তু কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে সেই উদ্দেশ্য সফল হবে তা এই কনটেন্টে উল্লেখ্য আশা করি অনেকেই উপকৃত হবেন।
সকল শিক্ষার্থীই চাই পড়ালেখা করে উচ্চ পর্যায়ে ভালো বেতনের চাকরি করবে।কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি পাওয়া এত সহজ নয়।আর যদি ভালো কোনো সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা না করে তাহলে তো চাকরি পাওয়া অসম্ভব। সেই দিক বিবেচনা করে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে কতগুলো সাবজেক্ট উল্লেখ করেছেন যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ইনশাআল্লাহ ভালো একটা চাকরির আশা করতে পারবে। ধন্যবাদ লেখককে এই বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে একটি ভালো চাকরি পাওয়া যায় তা অনেকে জানে না।উপরের কন্টেন্টটিতে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম, পড়ালেখা করে চাকরি পাওয়া একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত ভাবে নিয়ম মেনে লেখাপড়া না করলে চাকরি পেতে বেগ পেতে হয়।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করে পড়ুন আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন। ⤵️
কন্টেন্টিতে ভাল চাকরি করার জন্য কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে ভাল হবে এটা সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে।
চাকরির জনপ্রিয়তা সব সময় সবকালেই ছিল ।কিন্তু কালের পরিবর্তনে সব কিছুতে, এসেছে নতুনত্ব ।বর্তমান সময়ে একজন ভালো চাকরিজীবী হতে হলে, কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে তা হয়তো অনেকেই বুঝতে পারে না।
কি কি বিষয়ের উপর পড়ালেখা করলে একটি ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা কন্টেন্টে সুন্দরভাবে উল্লেখ করা আছে।
আমাদের দেশে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বেশ কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যায়। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
আমরা অনেকেই আছি যারা কিনা সাবজেক্ট চয়েসের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারিনা যা আমরা উক্ত আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারবো। কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায় এ বিষয়েও সুস্পষ্ট ধারণা অর্জন করতে পারবো। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে।
There is a main purpose behind every work. Even in the current education system, our ultimate destination is a good quality job. So to get a good quality job in this competitive market, you must complete your studies with a good subject. The content discusses how studying a subject can lead to a good job.
পড়ালেখা মানেই চাকরি আর চাকরি মানেই পড়ালেখা। দুটাই একটার আরেকটার সাথে জড়িত। আমরা সবাই ভালো একটা চাকরির জন্য পড়ালেখা করি।কিন্তু কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা করবো আমরা জানি না।লেখক তার কনটেন্টটিতে সুন্দর করে কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি হবে তা তুলে ধরেছেন। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত উপকারি কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।❤️
Choosing the right subjects is crucial for securing a good job as it directly impacts skill development and career prospects. Subjects like STEM (Science, Technology, Engineering, Mathematics), business, and healthcare are in high demand, offering stable employment and competitive salaries. Thoughtful subject selection ensures individuals are equipped with relevant skills and knowledge to thrive in their chosen profession.
Thanks author for such valuable content.
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অনেকই সঠিক সাবজেক্টটা নির্বাচন করতে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন তাদের জন্য এই কনটেন্টটি খুবই উপকারী হবে ইনশাআল্লাহ।
কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে চাকরি পাওয়া যাবে সেটা জানা বর্তমানে খুব জরুরী। এখানে বিষয়টি সুন্দরভাবে বুজানো হয়েছে।
প্রত্যেকে আশা করে ভালো একটা চাকরি পাওয়ার,কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়া যায় তা অনেকে জানে না,
এই কন্টেন্টটিতে কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ কনটেন্টটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
মাশাআল্লাহ খুবই অসাধারণ একটি কন্টেন্ট। ধন্যবাদ কন্টেন্ট রাইটারকে এরকম অসাধারণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। বর্তমানে একটি ভালো বিষয় নিয়ে একটি ভালো চাকরি পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে গিয়েছে। এই কনটেন্ট এ কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে সে বিষয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। যেমন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, রসায়ন, ইংরেজি, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এই সকল বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী। এই বিষয়গুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে একটি ভাল চাকরি অবশ্যই আশা করা যায়।
বর্তমানে সবাই পড়াশোনা করে শুধু মাত্র চাকরির জন্য। আর এ চাকরি পারি পেতে হলে শুধু পড়াশোনা করলেই হবে না। কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো একটি চাকরি পাওয়া যাবে সেটা মাথায় রাখতে হবে। সাবজেক্ট বাছাই করে সেভাবে পড়াশোনা করতে হবে।
ভালো চাকরি পেতে কম্পিউটার সায়েন্স, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো সাবজেক্টগুলোতে পড়াশোনা করা উপকারী। গোল্ডেন এ+ এবং অর্থনৈতিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সাধারণত এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে পড়াশোনা করে। কম্পিউটার সায়েন্স, এমবিবিএস, এবং হেলথ টেকনোলজি-এর মতো সাবজেক্টগুলো ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়।
বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
মাশাল্লাহ খুবই কার্যকারী একটি কনটেন্ট পড়লাম। ধন্যবাদ লেখককে। এই কনটেন্ট টি বর্তমান সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ বর্তমান চাকরির বাজারে একটি ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য একটি ভালো বিষয় প্রয়োজন। এই কনটেন্টটিতে কিভাবে একটি ভালো বিষয় নিয়ে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে সেই বিষয়টি দেখানো হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং । আমরা জানি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং জবে একটি ভালো মানের বেতন পাওয়া যায়। সুতরাং এর থেকে আমরা বুঝতে পারি কন্টেন্টের উপস্থাপিত বিষয়গুলো আমাদের সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অনেক কার্যকরী কয়েকটি পেশার কথা বলা হয়েছে।
সকল শিক্ষার্থীই চাই পড়ালেখা করে উচ্চ পর্যায়ে ভালো বেতনের চাকরি করবে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি পাওয়া এত সহজ নয়।আর যদি ভালো কোনো সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা না করে তাহলে তো চাকরি পাওয়া অসম্ভব। সেই দিক বিবেচনা করে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে কতগুলো সাবজেক্ট উল্লেখ করেছেন যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ইনশাআল্লাহ ভালো একটা চাকরির আশা করতে পারবে। ধন্যবাদ লেখককে এই বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমানে চাকরির বাজারে একটি ভাল চাকরি পাওয়ার জন্য একটি ভালো বিষয় প্রয়োজন বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানেই হল ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থার এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে চাকরির পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশই বেড়ে যাবে লেখক তার সুন্দরভাবে উদাহরণস্বরূপ সাবজেক্ট গুলো উল্লেখ করে দিয়েছেন এ কন্টেনের মাধ্যমে আমাদের সমাজের জন্য এ কনটেন্টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করার জন্য।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি এবং সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।যেমন,কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি। এই কনটেন্ট টি বর্তমান সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ বর্তমান চাকরির বাজারে একটি ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য একটি ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করা খুবই প্রয়োজন।
অনেকেই জানেনা কোন বিষয়ে পড়ালেখা ভালো করে করলে ভাল চাকরি পাওয়া যায়। এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন সেই বিষয়গুলো যা ভালো মানের চাকরি পাওয়ার জন্য খুবই প্রয়োজন।
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন বর্তমানের চাকরি যেন সোনার হরিণ। এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিন হাতে পাওয়ার মতো।তাই কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
আমরা অনেকেই অনার্স ভর্তির সময় দোটানায় থাকি কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো হবে তাদের জন্য খুবই চমৎকার একটা কনটেন্ট এটি।
আশা করি সবারই উপকার হবে ইনশাআল্লাহ।
কনটেন্টটি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না।এই কনটেন্টটিতে কিভাবে একটি ভালো চাকরি পাওয়া যাবে সেই বিষয়টি দেখানো হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং । আমরা জানি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং জবে একটি ভালো মানের বেতন পাওয়া যায়।এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন বর্তমানের চাকরি যেন সোনার হরিণ। এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
যারা প্রথম সারির অর্থাৎ গোল্ডেন এ+, এ+ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রী বা যাদের অর্থের অভাব নেই সাধারণত তারাই এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়া করে থাকে। দূর্বলরা এই বিষয়গুলো নিয়ে লেখাপড়া করার সুযোগই পায় না। তারা রেজাল্টের মানের কারণেও পিছিয়ে থাকে আবার অর্থের অভাবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতেও এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়া করতে পারে না।
মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন।দিন দিন বেকারত্বের হার বেড়েই চলেছে। আমরা অনেকেই জানিনা কিভাবে পড়ালেখা করলে অথবা কোন বিষয় নিয়ে পড়লে খুব সহজেই ভালো মানের চাকুরী পাওয়া যায়। এ কন্টেন্ট টিতে এ বিষয়ে ধারণা দেওয়া হয়েছে যা স্টুডেন্টদের জন্য উপকারী। ধন্যবাদ লেখককে এ বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
বাংলাদেশে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু নির্বাচিত সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো মানের চাকরি পাওয়া সম্ভব।উচ্চ পর্যায়ের ভালো বেতনের চাকরির জন্য বেশ কিছু সাবজেক্ট কনটেন্টিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। মাশাল্লাহ খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট। অনেকেই জানেনা কোন বিষয়ে পড়ালেখা ভালো করে করলে ভাল চাকরি পাওয়া যায়। এই কনটেনটিতে খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন সেই বিষয়গুলো যা ভালো মানের চাকরি পাওয়ার জন্য খুবই প্রয়োজন।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের।লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
ক্যারিয়ারের শুরুতে সঠিক বিষয় বা সাবজেক্ট নির্ধারণ করে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারলে একটা সময় শেষে ভালো চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। ।এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে চাকরি পাওয়া যাবে সেটা জানা বর্তমানে খুব জরুরী।এই কনটেন্টিতে তা সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
ভালো মানের যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে প্রথমেই নজর দেওয়া হয় প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতার দিকে। আর স্পেসিফিক কিছু সাবজেক্টে পড়াশোনা করলে চাকরির ক্ষেত্র তুলনামূলক বেশি বিস্তৃত হয়।এরকমই কিছু সাবজেক্ট কনটেন্টটিতে উল্লেখ করা হয়েছে যা পাঠকবৃন্দের উপকারে আসবে বলে মনে করছি।
লেখাপড়া শেষ করে সবাই চাকরি করতে চায়। আর এখন সবাই লেখাপড়া শেষে ভালো চাকরি করবে এই উদ্দেশ্য নিয়ে লেখাপড়া করে । বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত ভাবে নিয়ম মেনে লেখাপড়া না করলে চাকরি পেতে বেগ পেতে হয়।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।তাই ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। আর্টিকেলটিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাবজেক্ট তুলে ধরা হয়েছে যাতে ক্যারিয়ারের শুরুতে সাবজেক্ট নির্বাচনে এবং ভবিষ্যতে চাকুরি পাওয়া টা সহজ হয় । নিচের কনটেন্টে লেখক এখানে ভালভাবে সেটাই বুঝাতে চেয়েছেন।
Choose is very important, but try to best, u can glorify from any background…
ভালো মানের একটি চাকরি পাওয়ার জন্য ভালো একটা সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করতে হয়। আমরা অনেকেই সে বিষয়ে হয়তো জানি না যে কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালোমানের চাকরি পাওয়া যাবে। কনটেন্টটিতে লেখক সে বিষয় গুলো উল্লেখ করেছেন সেজন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ভালো চাকরি সকল প্রার্থীর কাম্য!!!
এর জন্য প্রয়োজন ভালো রেজাল্ট এবং ডিমান্ডএবল সাবজেক্ট।
বর্তমান বাজার চাহিদা অনুযায়ী সাবজেক্ট সিলেক্ট করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে ভালো চাকরি হাত ছাড়া না হয়।সাবজেক্ট সিলেক্ট করতে অবশ্যই “কোনো বিষয়ে নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে” এই আর্টিকেলটি আপনাকে সহায়তা করবে। আশা করা যায়, এটা অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো একটি চাকরি পাওয়া যাবে তার বিস্তারিত আলোচনা আর্টিকেলটিতে রয়েছে। এখানে সবাই চায় ভালো একটি চাকরি পেতে। আসলে কি সবাই ভালো চাকরি পায়। পড়াশোনায় বিষয় আগে নির্বাচন করতে হয়। আর্টিকেলটি পড়ে কিছুটা ধারণা নেওয়া যেতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে।
মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট। অনেকে জানেনা কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট। অনেকে জানেনা কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পড়ালেখার মূল উদ্দেশ্য হলো ভাল চাকরি পাওয়া।
তবে বর্তমানের চাকরির বাজারে কোন বিষয়ের চাহিদা সবচেয়ে বেশি তা অধিকাংশ শিক্ষার্থীই জানে না। ফলে অনেকেই এমন কিছু সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করে বসে যার চাহিদা খুবই নগন্য বা একেবারে নেই বললেই চলে। ফলে তাদেরকে পড়াশোনা করেও বেকার থাকতে হয়।
তাই কন্টেন্টিতে লেখক চাকরির বাজারে চাহিদাসম্পন্ন বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন যাতে করে একজন শিক্ষার্থী তার পছন্দের বিষয়টি খুব সহজেই বাছাই করতে পারে। ধন্যবাদ লেখককে
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। তাই পড়ালেখার শুরুতে ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। এই কনটেন্টটিতে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সাবজেক্ট উল্লেখ করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে এবং ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
লেখককে ধন্যবাদ সহজ ভাষায় এত সুন্দর করে কোন বিষয় নিয়ে পড়লে একটি ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তার সঠিক গাইড লাইন তুলে ধরার জন্য ।
বর্তমান সময়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সমাজে অনেকেই মনে করেন, যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা করলেই ভালো চাকরি পাওয়া যায়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, সঠিক বিষয় নির্বাচন এবং সঠিক দিকনির্দেশনা ছাড়া ভালো চাকরি পাওয়া কঠিন। এই আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদেরকে সঠিক সাবজেক্ট নির্বাচন করতে সহায়তা করবে এবং তাদের ক্যারিয়ার পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আর্টিকেলের লেখককে ধন্যবাদ, যিনি এতো প্রয়োজনীয় তথ্য একসাথে সংগ্রহ করে উপস্থাপন করেছেন। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এরকম তথ্যবহুল আর্টিকেল সত্যিই প্রশংসনীয়।
পড়াশুনা করে ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়লেই যে ভালো চাকরি হবে বিষয়টা এমন নয়। এখন চাকরির বাজারে যে পরিমানে কম্পিটিশন। বাংলাদেশে অনেক চেষ্টা করেও ভালো পজিশনে সৎ ভাবে জায়গা করে নেয়াটা অনেক কঠিন
চাকরির বাজারের অনির্ধারিত প্রকৃতির অর্থ হল একটি বৈচিত্র্যময় দক্ষতার সেট এবং জ্ঞানের তৃষ্ণা আপনাকে প্রতিযোগিতা থেকে আলাদা করতে পারে।সুতরাং, আপনি বিজ্ঞান, শিল্প, প্রযুক্তি বা অন্য কোনো ক্ষেত্রে নিজেকে নিমজ্জিত করতে বেছে নিন না কেন, নীচের লাইনটি একই থাকে: আপনি আপনার অধ্যয়নের গভীরে ডুব দেবেন, ভবিষ্যতে আপনার পরিপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে।
এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী লেগেছে। লেখক বিস্তারিতভাবে কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায় তা ব্যাখ্যা করেছেন। বিশেষ করে কম্পিউটার সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং এমবিবিএসের মতো বিষয়গুলোর উপর জোর দেওয়া হয়েছে যা বর্তমান চাকরির বাজারে অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন। অন্যদের এই আর্টিকেলটি পড়ার পরামর্শ দেব, কারণ এটি শিক্ষার্থীদের সঠিক ক্যারিয়ার পাথ বেছে নিতে সাহায্য করবে।
প্রতিটা শিক্ষার্থী পড়ালেখা করে ভবিষ্যতে ভালো একটি চাকরি পাওয়ার আশায়। কিন্তু বর্তমান সময়ের চাকরি মানেই হচ্ছে সোনার হরিণ। তাই যেকোনো সাবজেক্টে পড়ালেখা করলেই সহজে ভালো চাকরি পাওয়া যায় না। ভালো একটি চাকরি পেতে হলে অবশ্যই কিছু করণীয় আছে । তাহল পড়ালেখার ক্ষেত্রে সঠিক বিষয় নির্বাচন করা। কিছু কিছু সাবজেক্ট আছে সে বিষয়গুলোতে পড়ালেখা করলে ,ভবিষ্যতে পড়ালেখা শেষ করে ভালো চাকরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। উপরোক্ত কনটেন্টিতে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ,যা ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের পড়ালেখার বিষয় নির্বাচনে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করবে আশা করছি।
কন্টেন্টিতে ভাল চাকরি করার জন্য কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে ভাল হবে এটা সুন্দর ভাবে বলা হয়েছে।
চাকরির বাজারের অনির্ধারিত প্রকৃতির অর্থ হল একটি বৈচিত্র্যময় দক্ষতার সেট এবং জ্ঞানের তৃষ্ণা আপনাকে প্রতিযোগিতা থেকে আলাদা করতে পারে।সুতরাং, আপনি বিজ্ঞান, শিল্প, প্রযুক্তি বা অন্য কোনো ক্ষেত্রে নিজেকে নিমজ্জিত করতে বেছে নিন না কেন, নীচের লাইনটি একই থাকে: আপনি আপনার অধ্যয়নের গভীরে ডুব দেবেন, ভবিষ্যতে আপনার পরিপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে।
ধন্যবাদ লেখককে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লেখার জন্য।প্রতিটি শিক্ষার্থীর মূল উদ্দেশ্য থাকে পড়ালেখা করে ভালো একটি উচ্চতর বেতনে চাকরি পাওয়া। কিন্তু বর্তমান সময়ে ভালো চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ হাতে পাওয়া। তাই পড়ালেখার শুরুতে ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। উপরোক্ত কনটেন্টিতে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে কম্পিউটার সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং এমবিবিএসের মতো বিষয়গুলোর উপর জোর দেওয়া হয়েছে যা বর্তমান চাকরির বাজারে অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন। তবে এই কথাটি চিরন্তন সত্য আপনি যত বেশি আপনার অধ্যয়নের গভীরে ডুব দেবেন, ভবিষ্যতে আপনার পরিপূর্ণ এবং ফলপ্রসূ চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে। আমার মতামত হলো শুধুমাত্র চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশোনা না করে জ্ঞানার্জনের উদ্দেশ্যে পড়ালেখা করলে অবশ্যই নীজ লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।
আমাদের দেশে এখন শিক্ষা ব্যবস্থা এমনই হয়ে গেছে যে স্টুডেন্ট-রা পড়াশোনা করেই চাকুরির আশায়। কারণ চাকরিও হয়ে গেছে এখন সোনার হরিণ। তাই সবাই চায় ভালো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে ভালো চাকরি করবে।
বিষয়টি এত সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ ।
যেকোনো শিক্ষার্থীর উচিত চাকরি করার আগে তার গন্তব্য বেছে নেওয়া। চাকরি মানে ভালো বেতনের কাজ। একটি তত্ত্বে অনেক ধরণের বিষয় রয়েছে। আমরা যা করতে চাই তা আমাদের পছন্দ করা উচিত। এটি আমাদের পক্ষে সেরা হবে।
লেখক চমৎকারভাবে এই কন্টেন্ট তৈরি করেছেন।
বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত ভাবে নিয়ম মেনে লেখাপড়া না করলে চাকরি পেতে বেগ পেতে হয়।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। লেখক তার কনটেন্টটিতে সুন্দর করে কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি হবে তা তুলে ধরেছেন। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত উপকারি কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।
অধিকাংশের ইচ্ছা ভালোভাবে পড়াশুনা করে ভালো একটা চাকরি পাওয়া।কিন্তু কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে সে বিষয়ে সন্দিহান।ভালো বিষয় নির্বাচন করাও চাকরির ক্ষেত্রে অনেকাংশে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে।বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায় সেটি আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য।বিষয়টি জানা সকলের খুব প্রয়োজন।
ছাত্রজীবনের উপর নির্ভর করে একজন মানুষের ভবিষ্যৎ কেমন হবে। চাকরির বাজারে চাহিদা আছে এমন সাবজেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করলে চাকরি পাওয়া সহজ হয়। যেসব সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করলে সহজে চাকরি পাওয়া যায় তা নিয়ে এ আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে।
পড়ালেখা করে চাকরি পাওয়া একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত ভাবে নিয়ম মেনে লেখাপড়া না করলে চাকরি পেতে বেগ পেতে হয়।ছাত্রজীবনের উপর নির্ভর করে একজন মানুষের ভবিষ্যৎ কেমন হবে। চাকরির বাজারে চাহিদা আছে এমন সাবজেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করলে চাকরি পাওয়া সহজ হয়।বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায় সেটি আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখককে এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরার জন্য।
বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
বর্তমানে একটা চাকরি পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু উপারের সাবজেক্ট গুলো নিয়ে পড়লে চাকরি পাওয়া সহজ হবে। এতো সুন্দর কনটেন্ট টি দেওয়ার জন্য লেখক কে অনেক ধন্যবাদ। আমার মতো না জানা মানুষের জন্য অনেক উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
বর্তমানে সবাই ভালো বেতনের চাকরি করতে চায়। কিন্তু কিভাবে
ভালো বেতনের চাকরি পাওয়া যায় তা অনেকেরই অজানা । মূলত লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে ভালো মানের চাকরি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। তাই কোন কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা অনেকেই জানে না। কারণ এমন কিছু নির্দিষ্ট বিষয় রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সুযোগ অনেকাংশে বেড়ে যায়। লেখক এই আর্টিকেলে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে বলেছেন।
সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল। আশা করি এটি সকলের কিছু টা হলেও কাজে আসবে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য ক্যারিয়ারের শুরুতে সঠিক বিষয় বা সাবজেক্ট নির্ধারণ করে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারলে একটা সময় শেষে ভালো চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরি। উপরোক্ত কনটেন্টিতে এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ,যা ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের পড়ালেখার বিষয় নির্বাচনে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করবে আশা করছি। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
আল্লাহ্ সুবহানাহু তায়ালা রিযিক অন্বেষনের জন্য জমিনে ছড়িয়ে পরতে বলেছেন। আর হালাল রিযিক খুঁজে বের করার বুদ্ধি ও মেধাও তিনি দান করেছেন। বান্দা হিসেবে আমাদের দায়িত্ব সেই মেধা ও বুদ্ধিকে পুরোপুরি কাজে লাগিয়ে যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী বিষয় বেছে নিয়ে সততার সাথে পরিশ্রম করা। দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ের কদর হয়। সেই সাথে চাকরির বাজারেও এর প্রভাব পরে। এসমস্ত বিষয় মাথায় রেখে সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিটি শিক্ষার্থীর গুরুত্বের সাথে বিষয় নির্বাচন করা উচিত।
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। শুধুমাত্র চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশোনা না করে জ্ঞানার্জনের উদ্দেশ্যে পড়ালেখা করলে অবশ্যই নীজ লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে।
বর্তমানে পড়াশোনা করে অনেক ছেলে মিয়ে বেকার ঘরে বসে রয়েছে তার কারণ হচ্ছে যুগোপযোগী পড়াশোনা না করার পড়াশোনা করে বর্তমানে চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন এই কঠিন সময়ে চাকরি পেতে হলে আপনার মেধা অনুযায়ী ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে এই পোস্টে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাবজেক্ট তুলে ধরা হয়েছে যার চাকরির বাজার বর্তমান সময়ে খুবই ভালো
লেখাপড়া শেষ করে সবাই একটা ভাল চাকুরী প্রত্যাশা করে যেন ভবিষ্যতে সেখান থেকে ভাল আয়ের উৎস থাকে। সেজন্য সকল শিক্ষার্থীর উচিত গুরুত্ব সহকারে সঠিক সাবজেক্ট নির্বাচন করা।
বর্তমান সময়ে যেন প্রত্যেক শিক্ষার্থীর একটাই লক্ষ্য চাকরি করা। তবে ভালো চাকরি পাওয়া খুব সহজ নয়। তার জন্য ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়তে হয়। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব তা উপরের আর্টিকেলটিতে অনেক ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতো উপকারী একটি কন্টেন্ট দেওয়ার জন্য লেখক কে সাধুবাদ জানাই।
বর্তমান সময়ে যেন প্রত্যেক শিক্ষার্থীর একটাই লক্ষ্য চাকরি করা। তবে ভালো চাকরি পাওয়া খুব সহজ নয়। তার জন্য ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়তে হয়। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব তা উপরের আর্টিকেলটিতে অনেক ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
একটা ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য শিক্ষাকালে মানসম্মত আর চাহিদাপূর্ন বিষয় নিয়ে পড়তে হয়।কারণ যেকোন বিষয় নিয়ে পডলেই ভাল আর উচ্চমানের চাকরি পাওয়া যায়না।তারজন্য চাহিদা অনুযায়ী বিষয় নিয়ে পড়তে হয়।
মাশাল্লাহ, এরকম একটি কন্টেন্ট উপস্থাপনায় লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের অধিকাংশ মানুষেরা লেখাপড়া করার একটা লক্ষ্য নির্ধারন করে থাকি আর সেই গন্তব্য হচ্ছে চাকরি ।ভালো ভার্সিটিতে পড়ে ভালো সাবজেক্টে পড়াশোনার করার একমাত্র লক্ষ্যেই হচ্ছে ভালো মানের চাকরি ।সাফল্য অর্জন করতে হলে পড়াশোনার বিকল্প নেই।অবশ্যই সৃষ্টিকর্তার উপর ভরসা রাখতে হবে ।তবেই জীবনে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছানো সম্ভব।
এই কন্টেন্টটি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।
চাকরির বাজার অনেক প্রতিযোগিতামূলক।প্রতিযোগিতামূলক হলে ও সব বিষয়ের উপর ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না বা চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা ও খুব কম থাকে।কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুন বেড়ে যায়।আজকের এই কন্টেন্ট থেকে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারব। যাদের পড়ালেখা করে সফল ক্যারিয়ার দাড় করানোর ইচ্ছা আছে তাদের এই কন্টেন্টি একবার হলে ও পড়া উচিত।
আসসালামু আলাইকুম
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটি আর্টিকেল।এই আর্টিকেলটি পড়লে একজন শিক্ষার্থী কোন বিষয় নিয়ে পড়বে তার ধারনা পাওয়া যায়।বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
একটা ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য শিক্ষাকালে মানসম্মত আর চাহিদাপূর্ন বিষয় নিয়ে পড়তে হয়
বিশেষত শিক্ষার্থীরা সঠিক দিকনির্দেশনা পায়না কোন বিষয়ে পড়বে,আমি মনে করি এই কনটেনটিতে সেই দিকনির্দেশনা রয়েছে।
আমরা প্রত্যেকে পড়াশোনা শেষে ভাল একটি চাকুরীর প্রত্যাশা করে থাকি। তা অধিকাংশের পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠে না কারণ যুগ উপযোগী সাবজেক্ট আমরা শিক্ষা জীবনে বাছাই করতে ব্যর্থ হই। যেসব সাবজেক্ট গুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে ভাল চাকরীর প্রত্যাশা করতে পারি। সেই বিষয়ে লেখক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর একটি আর্টিকেল লেখার জন্য।
খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট।কনটেন্টটি লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে আমি যা বুঝি বা দেখি আমাদের সমাজে একটা ধারণা সবার মনে ঘর করে নিয়েছে, সেটি হল পড়ালেখা ভালো করে করলে একটা ভালো বেতনের চাকরি হবেই হবে, এ ধারণাটা আমরা ছোটবেলা থেকে মা বাবা ও আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে শুনতে পাই, যখন বড় হই কল্পনার জগতের সেই স্বপ্নটা ভালো চাকরি ভালো বেতন বড় হওয়ার পর স্বপ্ন আর বাস্তবতার মধ্যে পড়তে হয় সংশয়ে, কারণ একজন শিক্ষার্থী বুঝতে পারে না কোন বিষয় নিয়ে পড়লে তার স্বপ্ন বাস্তব রূপ পাবে| শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট আছে বর্তমানে যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়, সেই সাবজেক্ট গুলো বাছাই করে পড়াশোনা করলে অবশ্যই ভালো চাকরির স্বপ্নটা অনেক সময় খুব সহজে বাস্তব রূপে ধরা দেয়| আমি ধন্যবাদ জানাই লেখক কে অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিকটি শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরেছেন, অতি বিচক্ষণতার মাধ্যমে| এতে বেকার সমস্যা অনেকাংশে কমে আসবে| ইনশাআল্লাহ|
আসসালামু আলাইকুম,,
প্রতিটা শিক্ষার্থী পড়ালেখা করে ভবিষ্যতে ভালো একটি চাকরি পাওয়ার আশায়। কিন্তু বর্তমান সময়ের চাকরি মানেই হচ্ছে সোনার হরিণ। তাই যেকোনো সাবজেক্টে পড়ালেখা করলেই সহজে ভালো চাকরি পাওয়া যায় না। ভালো একটি চাকরি পেতে হলে অবশ্যই কিছু করণীয় আছে।বর্তমান বাজার চাহিদা অনুযায়ী সাবজেক্ট সিলেক্ট করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে ভালো চাকরি হাত ছাড়া না হয়।সাবজেক্ট সিলেক্ট করতে অবশ্যই “কোনো বিষয়ে নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে” এই আর্টিকেলটি আপনাকে সহায়তা করবে। আশা করা যায়, এটা অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে উচ্চ পর্যায়ের,ভালো মানের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন যা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে। এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। লেখাপড়া বিষয়কে ক্রেন্দ্র করে ভাল বেতনের চাকরি হয়। কিছু কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে লেখাপড়া করলে ভাল চাকরি পাওয়া যায়। যেমন :কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং,সিভিল,ইঞ্জিনিয়ারিং,
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং,মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং,হেলথ টেকনোলজি, রসায়ন ইত্যাদি। এই আরটিকেল টির মাধ্যমে কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভাল চাকরি পাওয়া যাবে তা জানতে পারি। ধন্যবাদ লেখকক এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে। এই কন্টেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলো নিয়ে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
বেশীরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না।তাই আমাদের অবশ্যই একটি ভাল সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। তবেই আমারা একটি ভাল চাকরি আশা করতে পারি। আর মাশাল্লাহ কনটেন্টটি অনেক সুন্দর ভাবে লেখা হয়েছে, প্রত্যেকটি স্টুডেন্টের জন্য এটি সম্পর্কে জানার প্রয়োজন। যে বিষয়ে আমরা অনেকেই জানি না। কোন সাবজেক্টগুলো পড়লে আমাদের ভালো চাকরি হবে। এখানে এই বিষয়ে খুব সুন্দর করে লেখা হয়েছে, তাই লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এই সুন্দর কন্টেনটি লেখার জন্য।
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে। এই কন্টেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলো নিয়ে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।
পড়ালেখা করে ভালো মানের চাকরি পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো লেখাপড়ার সাবজেক্ট সিলেক্ট করা। অনেকসময় প্রথম সারির শিক্ষার্থীদেরও শুধুমাত্র সঠিকভাবে সাবজেক্ট সিলেক্ট না করার কারণে চাকরি পেতে বহু বেগ পেতে হয়। এইগুলো সম্পর্কে কনটেন্ট টিতে সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য কনটেন্ট টি উপকারে আসবে।
পড়াশোনা করে ভালো মানুষ হওয়ার লক্ষ এখন বোদহয় নাই,এখনকার পড়াশোনা মানই চাকরি,তবে এটা ও যে ভুল তাও না,তবে এর জন্য জানতে হবে ভালো চাকরি পেতে গেলে কোন বিষয়ে শিক্ষা অর্জন বেশি গুরুত্ব তা জাতে হবে,ধন্যবাদ লেখকে গুরুত্বপূর্ণ এমং প্রয়োজনীয় এই দিকটি তুলে ধরার জন্য
বর্তমানে চাকরী পাওয়া একটি কঠিন বিষয় হয়ে গেছে।সেখানে লেখক অনেকগুলো সাবজেক্টের কথা উল্লেখ করেছেন যেগুলো নিয়ে পড়লে চাকরী পাওয়া সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।এই কন্টেন্ট পড়ে আমি অনেক উপকৃত হলাম
বর্তমান যুগে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে একটি ভালো মানের চাকরি।একটি ভালো মানের কিংবা ভালো বেতনের চাকরি পেতে হলে বর্তমান শিক্ষা ব্যাবস্থায় কিছু নির্বাচিত সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব।এই আর্টিকেল টিতে লেখক অনেক সুন্দরভাবে সাবজেক্ট গুলো উল্লেখ করে দিয়েছেন যেগুলো পড়লে একজন শিক্ষার্থী ভালো মানের চাকরি পেতে পারে।
Educational qualifications are also required to get good quality jobs. So subject based education plays a very important role in getting job.
আমাদের দেশে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বেশ কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে
উপরের এই কন্টেন্টটিতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট এর কথা বলা হয়েছে।বর্তমান যুগে পড়াশোনা করার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে ভালো মানের একটি চাকরি।আর ভালো মানের একটি চাকরি পেতে হলে যেসব সাবজেক্ট নিয়ে পড়তে হবে,তা সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
বর্তমান সময়ে চাকরির মতো সোনার হরিণ পাওয়ার জন্য যেসব বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব সহকারে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এ সম্পর্কে একটি সঠিক ধারণা দেওয়ার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীরএকটাই লক্ষ্য লেখাপড়া শেষ করে ভালো একটি চাকরি করা। তবে ভালো চাকরি পাওয়া খুব সহজ নয়। তার জন্য ভালো সাবজেক্ট নিয়ে পড়তে হয়।উক্ত আর্টিকেলটিতে লেখক ১৫ টি অনেক ভালো সাবজেক্ট এর নাম উল্লেখ করেছেন যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে একটি ভালো চাকুরী পাওয়া সম্ভব । লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা কন্টেন্ট লিখার জন্য।
এই লেখাটি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করে। এতে বিভিন্ন পড়াশোনার পদ্ধতি এবং সেগুলির উপকারিতা ও সমস্যা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বিশেষ করে, এটি শিক্ষার্থীদের মুখস্থ করার পরিবর্তে বুঝে পড়ার উপর গুরুত্ব দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়া, লেখাটিতে পড়াশোনার সময় শৃঙ্খলা বজায় রাখা, মনোযোগ ধরে রাখা, এবং অতিরিক্ত চাপ থেকে মুক্ত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশনাগুলি মেনে চললে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনায় আরও ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারে। অভিভাবকদের উচিত তাদের সন্তানদের উপর অযথা চাপ না দিয়ে, বুঝেশুনে সঠিক পথনির্দেশনা দেওয়া, যাতে তারা মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পারে।
☑ সময়ে চাকুরী পাওয়া যেন সোনার হরিণ,অনেকেই উচ্চশিক্ষিত হয় কিন্তু সেই সোনার হরিণ শুধু স্বপ্নই থেকে যায় । তাই উচ্চশিক্ষিত হয়েও হতাশায় ডুবে থাকে । ভালো ও উন্নত বেতনের চাকুরী সবারই প্রত্যাশা থাকে, এজন্য ভালোভাবে পরিকল্পনা অনুযায়ী পড়াশোনা করলে ভালো রেজাল্ট সম্ভব আর ভালো রেজাল্ট উন্নত চাকুরীর দ্বার প্রান্তে পৌঁছে দিতে পারে । চাকুরীর বাজারে অনির্ধারিত প্রকৃতির অর্থ হলো একটি বৈচিত্র্যময় দক্ষতার স্থান, যার জ্ঞানের পরিধি যত বেশি সাথে ভালো রেজাল্ট থাকে সে প্রতিযোগিতা থেকে কয়েকধাপ এগিয়ে নিজের স্থান দখল করে নিতে পারে । তাই ছাত্র জীবনের শুরুতেই সঠিক সাবজেক্ট নির্ধারণ করে পড়াশুনা করলে উন্নত বেতনের চাকুরী পাওয়া সম্ভব। এই আর্টিকেলটিতে কিছু সাবজেক্ট এর কথা লেখক তুলে ধরেছেন যা বর্তমান স্টুডেন্টদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । যেমন ঃকম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং,সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, হেলথ টেকনোলজি, রসায়ন,বিবিএ, সমাজ বিজ্ঞান,গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ইংরেজি,আইন,এমবিবিএস,ডেন্টাল,হোটেল এ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট ।
তবে দুর্বল ও অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল যারা তাদের পক্ষে এই সাবজেক্ট নিয়ে পড়া কষ্টকর, কারণ যারা দুর্বল তারা মেধা তালিকায় পিছিয়ে থাকে এবং তারা অর্থনৈতিক অসচ্ছলতার কারণে প্রাইভেট ভার্সিটিতে এই সাবজেক্ট গুলো নিয়ে করতে পারে না । শুধুমাত্র চাকুরী পাওয়ার জন্য পড়াশোনা না করে জ্ঞান অর্জনের উদ্দেশ্যে পড়ালেখা করলে অবশ্যই নিজ লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব ।
🔵লেখক কে ধন্যবাদ সময়োপযোগী কনটেন্টি লেখার জন্য যা বর্তমানে ছাত্র- ছাত্রীদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে এবং নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ।
আমাদের দেশে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ব্যাপক প্রভাব ফেলে।অনেক শিক্ষার্থী ভালো চাকরির জন্য লেখাপড়া করে, তবে শুধু লেখাপড়া করলেই হবে না, সেটি হতে হবে উচ্চ বেতনের। বর্তমানে, কিছু বিশেষ সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। যেমন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, হেলথ টেকনোলজি, রসায়ন, বিবিএ, সমাজ বিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, ইংরেজি, আইন, এমবিবিএস, ডেন্টাল, এবং হোটেল এ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট। তবে, এই সাবজেক্টগুলোতে পড়াশোনার সুযোগ সাধারণত ভালো রেজাল্টধারী এবং আর্থিকভাবে সচ্ছল শিক্ষার্থীরাই পায়, যার ফলে দুর্বল শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে পড়ে।লেখক অনেক সুন্দরভাবে সাবজেক্ট গুলো উল্লেখ করে দিয়েছেন যেগুলো পড়লে একজন শিক্ষার্থী ভালো মানের চাকরি পেতে পারে।
বর্তমান সময়ে একটি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়ার মত। আর যদি কেউ ঐ সোনার হরিণ কেউ পায় ও তা লালন করতে বহু কষ্ট সার্ধ। তাই এমন বিষয়ে পড়া লেখা করলে যার দ্বারা সহজে চাকরি পাওয়া নিশ্চিত এমন বিষয় গুলা বেছে নেওয়া সঠিক। আর এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লেখকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।
মাশাআল্লাহ, কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন বর্তমানের চাকরি যেন সোনার হরিণ। এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান প্রেক্ষাপটকে ঘিরে বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর লেখাপড়ার উদ্দেশ্য থাকে ভালো চাকরির মাধ্যমে উচ্চ পর্যায়ের বেতন এর অধিকারী হওয়া।আর তা সম্ভব হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো মানের চাকরিও বেতন অর্জন করা সম্ভব তবে তা প্রতিযোগিতামূলক ও ব্যয়বহুল হওয়ায় প্রত্যেক শিক্ষার্থী এ বিষয়গুলো নিয়ে পড়ালেখা করার সুযোগ পায় না। যার ফলে কিছু শিক্ষার্থী পিছিয়ে পড়ে আবার কিছু পৌঁছে যায় উন্নতির চরম শিকড়ে। উক্ত কনটেন্টিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে সেইসব বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন যা দিয়ে পড়ালেখা করলে শিক্ষার্থীরা ভালো মানের চাকরি ও বেতন অর্জন করতে পারবে। শিক্ষার্থীদের উচিত এইসব বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়া ও ভবিষ্যৎকে সুন্দর করার তাগিদ রাখা। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এতগুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
লেখাপড়া শেষ করে একটা ভাল বেতনের চাকরি পাওয়ার ইচছা বা স্বপ্ন প্রায় সবার ই থাকে । কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায় তা সুন্দরভাবে এইখানে লেখা রয়েছে ,যা শিক্ষার্থী বা অভিভাবকদের জন্য খুব উপকারি হবে।
একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
যে বিষয় গুলো নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায় সে বিষয় গুলো হলো
ক) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
খ) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
গ) টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং
ঘ) মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং
ঙ) ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং
চ) হেলথ টেকনোলজি
ছ) রসায়ন
জ) বিবিএ
ঝ) সমাজ বিজ্ঞান
ঞ) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
ট) ইংরেজি
ঠ) আইন
ড) এমবিবিএস
ঢ) ডেন্টাল
ণ) হোটেল এ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট
ধন্যবাদ লেখক কে এই লেখনীর জন্য।
পড়াশোনার মূল লক্ষ্য হলো চাকরি। কোন বিষয়ে পড়লে ভালো মানের চাকরি পাওয়া যায় তা আমরা জানি না। তাই লেখাপড়া শেষ করে অনেকজনকে বেকার থাকতে হচ্ছে। তারা চাকরি পাচ্ছে না। এই কনটেন্টটিতে বিষয়গুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই কনটেন্ট টি পড়ে সেই অনুযায়ী সাবজেক্ট নিলে ভালো মানের চাকরি পাওয়া সম্ভব। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এই আর্টিকেলটি তুলে ধরার জন্য।
বর্তমান যুগে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে একটি ভালো মানের চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। আর তা সম্ভব হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। কারণ বর্তমান সময়ে একটি চাকরি পাওয়া মানে সোনার হরিণ পাওয়ার মত। কিন্তু অনেকেই আছে সঠিক সাবজেক্ট নির্বাচন করতে পারে না। তাদের জন্য লেখকের এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে ইং শাহ্ আল্লাহ। লেখক খুব সুন্দর করে বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
বর্তমানে বাংলাদেশের কাজের বাজার দিন দিন কঠিন এবং প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছে এবং শিক্ষার্থীদেরও শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য হল কর্মসংস্থান। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী বিশ্বাস করে যে একটি ভাল ক্যারিয়ার অর্জন করাই শিক্ষার প্রাথমিক লক্ষ্য। উচ্চ বেতনের চাকরির জন্য শিক্ষা অপরিহার্য। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় কিছু দামী বিষয় রয়েছে যা উল্লেখযোগ্যভাবে একটি ভাল বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তোলে। উদাহরণস্বরূপ: কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি। এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে আমরা আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে পারব যে বিষয় গুলোতে পড়াশুনা করলে আমাদের চাকরী পাবার সম্ভাবনা অনেক অংশেই বেড়ে যাবে।
পড়াশুনা শেষ করে একটি ভালো চাকরি করবো, এটা আমাদের প্রায় সকলেরই প্রত্যাশা।কিন্তু কি বিষয় নিয়ে পরলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি এটা আমাদের অনেকেরই অজানা। এই কনটেন্টিতে কোন বিষয় নিয়ে পরলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি সেটি সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।
কিন্তু কি বিষয় নিয়ে পরলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি এটা আমাদের অনেকেরই অজানা। এই কনটেন্টিতে কোন বিষয় নিয়ে পরলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি সেটি সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল গন্তব্য হচ্ছে চাকরি।তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন।
ধন্যবাদ লেখককে এই বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল এইটি। আমরা আসলেই অনেকেই জানি না কোন বিষয় নিয়ে আমাদের পড়া উচিত। এই আর্টিকেল টি পড়লে আমাদের অনেক সহযোগিতা হবে যে, আমরা কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভবিষ্যতে একটা ভালো চাকরির পাবো। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা আর্টিকেল লেখার জন্য।
মাশাআল্লাহ খুব কার্যকরী একটি কন্টেন্ট। বিশেষ করে যারা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে যে কোন বিষয়ে লেখাপড়া করলে ভালো মানের ও উচ্চ পর্যায়ের চাকরি পাওয়া যাবে।বর্তমানে লেখাপড়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না,চাকরি হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের এবং বেতন ও হতে হবে ভালো মানের। কিন্তু এই উচ্চ পর্যায়ের ও ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়া বিষয়কে কেন্দ্র করে।আর কিছু বিষয় রয়েছে যা নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। তার মধ্যে কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং,মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং,হেলথ টেকনোলজি , ইংরেজি, আইন,এমবিবিএস,বিবিএ, ডেন্টাল,সমাজবিজ্ঞান, হোটেল এন্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।আর এ বিষয়গুলো নিয়ে তারাই পড়াশোনা করতে পারে যারা প্রথম সারির স্টুডেন্ট এবং যাদের অর্থের অভাব নেই। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর করে গুছিয়ে “কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়া যায়” এই বিষয়টি কন্টেন্টের মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।কন্টেন্টটি দ্বারা আমার খুব উপকার হলো। আশাকরি অনেকেই উপকৃত হবেন।
এই কন্টেন্টি খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং উৎসাহজনক। এখানে বলা হয়েছে ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য শিক্ষার গুরুত্ব অনেক। কিন্তু অনেকে জানেনা কোন বিষয় নিয়ে পড়লে একটি ভালো মানের চাকরি পাওয়া সম্ভব। এই কনটেন্ট এমন সাবজেক্ট নিয়ে ধারণা দেওয়া হয়েছে। যেমন: বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, গণিত ব্যবসা এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো বিষয়গুলির উচ্চ চাহিদা রয়েছে, স্থিতিশীল কর্মসংস্থান এবং প্রতিযোগিতামূলক বেতন প্রদান করে।
ধন্যবাদ লেখক এমন মূল্যবান কন্টেন্ট জন্য ।
ভালো কোন চাকরির কথা চিন্তা করেই মূলত পড়াশোনা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু সঠিক পরামর্শের অভাবে কেউ কেউ বুঝে উঠতে পারে না কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। এই কনটেন্টটিতে কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি হবে তা সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।
চাকরি! এ কথাটার সাথে সবাই পরিচিত। কিন্তু এটা এখনকার সময়ে একবারে সোনার হরিণ। আমার ছাত্র জিবনে যদি জানতাম কোন কোন বিষয়ে পড়াশোনা করা উচিত তাহলে আমি এখনের চাইতে একটা ভালো চাকরি পেতাম। তবে এ কন্টেন্ট টা যদি ছাত্র অবস্থায় কেউ পড়ে তবে সে উপকৃত হবে। ছাত্র অবস্থায় সে নিজের গোল ঠিক করে নিতে পারবে। যার জন্য তার পরবর্তী সময়ে আফসোস হবেনা। লেখক এখনকার ছেলেমেয়েদের কথা চিন্তা করে এ কন্টেন্ট টি করেছে। লেখককে তাই অনেক ধন্যবাদ। পরে হতাশায় না ভুগে এখন থেকে ছাত্রছাত্রীদের সঠিক বিষয় নির্বাচন করা উচিত।
বর্তমান বিশ্বে পড়াশোনা করার সবারই শেষ হচ্ছে একটা চাকরি পাওয়া,,
তাও চাকরি টা হতে ভালো মানের
ভালো মানের ভালো চাকরি পেতে গেলে নিজেকে ঔভাবে তৈরি করতে হবে।।
আজকের কনটেন্ট টি তে লেখক তাই নিয়ে লিখেছে আশা করি যারা ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছে তাদের অনেক উপকার হবে কনটেন্ট টি পড়লে।
মাশাল্লাহ! গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্টটি এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ। চাকরি পাওয়ার জন্য কোন বিষয় নিয়ে পড়া উচিত তা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই পর্যাপ্ত ধারণা নেই।এক্ষেত্রে এই কনটেন্টটি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
সকলেরই আশা থাকে পড়াশোনা শেষে চাকরি করার। কোন কোন বিষয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে এই কনটেন্টটিতে তা খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা আছে।
সকল শিক্ষার্থীই চাই পড়ালেখা করে উচ্চ পর্যায়ে ভালো বেতনের চাকরি করবে।কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরি পাওয়া এত সহজ নয়।আর যদি ভালো কোনো সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা না করে তাহলে তো চাকরি পাওয়া অসম্ভব। সেই দিক বিবেচনা করে লেখক অত্যন্ত সুন্দরভাবে কতগুলো সাবজেক্ট উল্লেখ করেছেন যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ইনশাআল্লাহ ভালো একটা চাকরির আশা করতে পারবে। ধন্যবাদ লেখককে এই বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
বতমানে লেখাপড়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখাপড়া পরে উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকরি করা এখন চাকরি পাওয়াটা অনেক কষ্টকর উপরে টা পড়ে চাকরি পাওয়া স্যার হতে পারে ইনশাআল্লাহ ধন্যবাদ লেখক কে সুন্দর করে কনটেন্ট টা লেখার জন্য
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
যারা প্রথম সারির অর্থাৎ গোল্ডেন এ+, এ+ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রী বা যাদের অর্থের অভাব নেই সাধারণত তারাই এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়া করে থাকে। দূর্বলরা এই বিষয়গুলো নিয়ে লেখাপড়া করার সুযোগই পায় না। তারা রেজাল্টের মানের কারণেও পিছিয়ে থাকে আবার অর্থের অভাবে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতেও এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়া করতে পারে না। লেখাপড়া নিয়ে আমাদের এই বৈষম্যতা কখনই দূর হবে না।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।
ক্যারিয়ারের শুরুতে সঠিক বিষয় বা সাবজেক্ট নির্ধারণ করে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারলে একটা সময় শেষে ভালো চাকুরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই ভালো সাবজেক্ট নির্বাচন করা জরুরি। উপরে আর্টিকেলটিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাবজেক্ট তুলে ধরা হয়েছে যাতে ক্যারিয়ারের শুরুতে সাবজেক্ট নির্বাচনে এবং ভবিষ্যতে চাকুরি পাওয়া টা সহজ হয়। সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল। ধন্যবাদ লেখককে।
আয় করার একটি প্রথমিক মাধ্যম হলো চাকরি। আমাদের দেশে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বেশ কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কন্টেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করেছেন যেগুলো নিয়ে পড়া লেখা করলে চাকরির বাজারে একটু মূল্য পাওয়া যেতে পারে। আশা করি এই কন্টেন্টি শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট চয়েস করতে অনেক সাহায্য করবে। লেখককে ধন্যবাদ শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করার প্রত্যয়ে এতো সুন্দর একটি কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। কিন্তু লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে ভালো মানের, ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। কোন বিষয়ে লেখাপড়া করলে ভালো মানের চাকরি পাওয়া যায় তা অনেকেই জানেন না। ফলে লেখাপড়া শেষ করার পরে তাদের জন্য চাকরি পাওয়াটা অনেক কঠিন হয়ে যায়। পেলেও তা হয় নিম্নমানের। এজন্য কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো মানের চাকরি পাওয়া যাবে সেই সম্পর্কে জানা খুব জরুরী। এই কন্টেন্টে লেখক সেসব বিষয় উল্লেখ করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে, এমন চমৎকার কন্টেন্ট দেয়ার জন্য
বর্তমানে শিক্ষার্থীদের কাছে লেখাপড়ার উদ্দেশ্য হল ভালো একটি চাকরি করা,, কিছু বিষয় আছে যা নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি করা যায় যা এই কন্টেন্ট এর মাঝে উল্লেখ করা হয়েছে।
বর্তমান সমাজে চাকরি কেন্দ্র করেই যেন শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা! ভালো চাকরি, ভাল স্যালারির জন্য সকলের প্রত্যাশা। কোন কোন বিষয়ে পড়াশোনা করলে বর্তমানে চাকরির বাজারের পছন্দসই চাকরি খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা আছে; টা জানতে পারবেন এই আর্টিকেল হতে ইনশাআল্লাহ্।
বর্তমান সমাজে চাকরি কেন্দ্র করেই যেন শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা! ভালো চাকরি, ভাল স্যালারির জন্য সকলের প্রত্যাশা। কোন কোন বিষয়ে পড়াশোনা করলে বর্তমানে চাকরির বাজারের পছন্দসই চাকরি খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা আছে; তা জানতে পারবেন এই আর্টিকেল হতে ইনশাআল্লাহ্।
👉👉বর্তমান প্রেক্ষাপটে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না, সেটা হতে হবে উচ্চমানের এবং উচ্চ বেতনের।🏦🧑✈️ আর এমন প্রত্যাশিত চাকরি সাধারণ মানের বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে সহজে পাওয়া যাবে না।❌
👉👉কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে- 🙇🧑💼
সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে লেখক তার লেখনীতে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। এজন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। 👌❤️
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের ভালো বেতনের। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কন্টেন্টের মাধ্যমে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে, কোন কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে মাশাআল্লাহ অনেক উপকারী কনটেন্ট
ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়া যায়, এবং এটি অনেকাংশে নির্ভর করে আপনার আগ্রহ, দক্ষতা ও বর্তমান চাকরি বাজারের চাহিদার উপর। তবে কিছু বিষয় আছে যেগুলো বর্তমানে চাকরি বাজারে খুবই চাহিদাসম্পন্ন।চাকরি বাজারের প্রবণতা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়াই উত্তম।এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য।
কোন বিষয় নিয়ে পড়লে চাকরি পাওয়া যাবে – এটি যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তা বোঝা যায় এডমিশন টেস্ট এ পাশ করা ছেলেমেয়েদের বিভিন্ন গ্রুপে গ্রুপে পোস্ট দেখে । দিকনির্দেশনার অভাবে অনেকেই সঠিক বিষয় নিতে পারেনা তার জীবনের লক্ষ্য হিসেবে ,ফলাফল দিনশেষে হতাশা আর ব্যর্থতা । কোন বিষয় নিয়ে পড়লাম চাকরি পাওয়া যাবে এই সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য এই পোস্ট টি হতে পারে একটি উত্তর দিকনির্দেশনা।
মাশাল্লাহ কনটেন্ট পরে যা বুঝলাম, তথ্যটি অনেক সুন্দর ও সত্য কথা। অনেকেই এই ব্যাপারে জানে না। এই বিষয়গুলো জানা থাকলে অনেকেই উপকৃত হবেন ।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা একন্টেন্ট থেকে জেনে নেই।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে কিছু বিষয় আছে যা নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো একটি চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবং উক্ত আর্টিক্যালটিতে এবিষয়েই আলোচনা ও একটি পথনির্দেশ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করা যায় উক্ত যে ১৫ টি বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়ার কথা বলা হয়েছে তা একটি চমৎকার উদ্যোগ হবে। ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য। এ কনটেন্ট টি ফলো করলে আপনিও সফল হবেন ইনশাআল্লাহ।
আস,সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ
আমরা পড়ালেখা শেষ করে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করি বেকার ঘুরে থাকি আমরা কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়ালেখা করলে ভাল চাকরি করতে পারব বা ভবিষ্যতে ক্যারিয়ার গঠন করতে পারব সে সম্বন্ধে আমাদের ভালো তথ্য না জানার কারণে ওরে আমরা আফসোস করতে থাকি এই আর্টিকেলটিতে কোন কোন বিষয়ে ভালো পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা উল্লেখ করা হয়েছে সেজন্য লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এখনকার পড়াশোনা মানে চাকরি করতে হবে। আমরা জানি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং জবে একটি ভালো মানের বেতন পাওয়া যায়। সুতরাং এর থেকে আমরা বুঝতে পারি কন্টেন্টের উপস্থাপিত বিষয়গুলো আমাদের সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অনেক কার্যকরী কয়েকটি পেশার কথা বলা হয়েছে।
ভালো চাকরি পেতে হলে ভালো ভাবে পড়াশোনা করতে হবে। এবং কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভাল হবে তা জানতে হবে। এজন্য কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো মানের চাকরি পাওয়া যাবে সেই সম্পর্কে জানা খুব জরুরী। এই কন্টেন্টে লেখক সেসব বিষয় উল্লেখ করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে, এমন চমৎকার কন্টেন্ট দেয়ার জন্য
কথায় বলে একজন স্টুডেন্ট যখন এইচএসসি পরীক্ষায় দেয় তখন তারা একটা জিরো পয়েন্টে এসে দাঁড়ায়,যেটাকে আমরা চার রাস্তার মোড় বা জিরো পয়েন্ট বলতে পারি। কারণ তাদের সামনে তখন অনেকগুলো অপশন থাকে বা পথ থাকে তারা কোনটা বেছে নিয়ে জীবনে সাকসেস হতে পারবে সেই সিদ্ধান্ত নিতে তাদের কষ্ট হয়।তাই সাকসেস হওয়ার জন্য বা ভাল মানের বেতনে চাকরি পাওয়ার জন্য যে টপিক্স গুলো নিয়ে পড়ালেখা করা দরকার,উক্ত কনটেন্টে, কন্টেন্ট রাইটার তার খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ কন্টেন্ট রাইটারকে এমন সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
চাকরি যেন এখন সোনার হরিণ।
বর্তমানে চাকরি পাওয়া বড়ই কষ্ট সাধ্য ব্যাপার। চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। কিন্তু সবাই চাকরির পিছনে ছুটি।সেজন্য আমাদের সর্বপ্রথম জানা দরকার কোন বিষয় নিয়ে পড়তে হবে। তাই আমাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লেখক খুব সুন্দরভাবে লেখাটি উপস্থাপন করেছেন।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না,চাকরি হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের এবং বেতন ও হতে হবে ভালো মানের। কিন্তু এই উচ্চ পর্যায়ের ও ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়া বিষয়কে কেন্দ্র করে। কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং,মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং,হেলথ টেকনোলজি , ইংরেজি, আইন,এমবিবিএস,বিবিএ, ডেন্টাল,সমাজবিজ্ঞান, হোটেল এন্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব ।আর এ বিষয়গুলো নিয়ে তারাই পড়াশোনা করতে পারে যারা প্রথম সারির স্টুডেন্ট এবং যাদের অর্থের অভাব নেই। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এতো সুন্দর করে গুছিয়ে “কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরি পাওয়া যায়” এই বিষয়টি কন্টেন্টের মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।কন্টেন্টটি দ্বারা অনেক শিক্ষার্থী উপকৃত হবেন।
এখন বর্তমানে চাকরির যে অবস্থা একটা ভালো চাকরি সেটা পাওয়া খুবই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী শুধু পড়াশোনা করে গেছে কিন্তু কোন শিক্ষার্থী হয়তো জানে না যে কোন বিষয়ে ভালো করে পড়াশোনা করলে একটা ভালো চাকরি পাওয়া যাবে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন অনেক সাবজেক্ট এখন যুক্ত হয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে একটা ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। প্রত্যেকটা শিক্ষার্থী লেখাপড়া শেষ করে একটা ভালো চাকরি খুঁজে। আর কোন কোন সাবজেক্ট বা বিষয়গুলোতে ভালো করে লেখাপড়া করলে একটা ভালো পাওয়া যাবে সেটা এ আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি পড়লে আমি মনে করি একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনা শেষ করার পর তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ডিসিশন যেমন- চাকরি এবং ক্যারিয়ার বিষয়গুলোতে তাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। এর থেকে আমরা বুঝতে পারি কন্টেন্টের উপস্থাপিত বিষয়গুলো আমাদের সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অনেক কার্যকরী কয়েকটি পেশার কথা বলা হয়েছে।
বর্তমানে পড়ালেখার মূল লক্ষ্যই হচ্ছে একটি ভাল চাকরি পাওয়া।সকলেই চায় ভাল পড়ালেখা করে ভাল একটা চাকরি পেতে।কিন্তু সবসময় যেকোনো বিষয়ে পড়লেই যে ভাল চাকরি পাওয়া সম্ভব তা নয়।বর্তমান প্রেক্ষাপটে কিছু বিষয় আছে যেগুলো তে পড়ে ভাল ফলাফল করলে ভাল একটা চাকরি পাওয়া খুবই সহজ।এই কন্টেন্ট এ লেখক এরকমই কিছু সাবজেক্ট এর উল্লেখ করেছেন যেগুলো তে ভাল ফলাফল পরবর্তী তে একটা ভাল চাকরির যোগান দিবে।ধন্যবাদ লেখককে এই সুন্দর কন্টেন্ট টি উপহার দেয়ার জন্য।
সব বিষয় নিয়ে পড়লেই ভালো চাকরি পাওয়া যায় না। চাকরির বাজার নির্ভর করে ভালো বিষয়ের উপরেও। বর্তমানে যে যে বিষয়গুলো নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তাই আর্টিকেলটিতে খুব গুছিয়ে বলা হয়েছে।
বর্তমানে পড়ালেখার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থায় বেশ কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব। অনেকেই জানেনা কোন বিষয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। উক্ত কনটেন্টটিতে এ বিষয়ে সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। উক্ত কনটেন্ট এর মাধ্যমে সকলেই উপকৃত হবে।
বর্তমান সময়ের জন্য কন্টেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশোনা করলে চাকরি পাওয়ার সহজ হয়। কন্টেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ করা আছে কোন বিষয়ের উপর পড়াশোনা করলে হবে চাকরি পাওয়ার সহজ হবে। ধন্যবাদ লেখক এত সুন্দর তথ্যবহুল একটি লেখনী উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি। অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু দামী সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। যেমন:ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং,ইংরেজি,সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা, চাকরি ও ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।
লাইফে লেখাপড়া অনেকঅনেক গুরুত্বপূর্ণ। যত সহকারে যেকোনো সাবজেক্ট নিয়ে পড়লেই। লাইফে গেনার করা যায় । সেই সাথে লেখাপড়া করে চাকরি ছাড়াও অনেক কিছু করা যায়। লেখকের লেখাটা অনেক সুন্দর হয়েছে লেখককে ধন্যবাদ।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল লক্ষ্য হচ্ছে চাকরি । ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট আছে যেগুলো নিয়ে লেখাপড়া করলে ভালো চাকরির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ কনটেন্টটি পড়ালেখা বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক সহায়তা করবে।
বর্তমান সময়ে লেখা পড়া করে স্বপ্নের চাকরির পেছনে ছোটা ই যেন জীবনের লক্ষ্য হয়ে উঠেছে কিন্তু সেই চাকরির নাগাল পাওয়া ই যেন দুষ্কর। ছাত্র অবস্থায় লক্ষ্য নিয়ে পড়াশোনা করলে তবেই সফলতা মিলবে, তার জন্য প্রয়োজন সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যেমন ছাত্র অবস্থায় নির্ধারিত বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে ইনশাআল্লাহ সফলতা আসবে।
বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হল ভাল একটি চাকরি পাওয়া। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এই কনটেন্টটি মূলত কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল উদেশ্য হচ্ছে চাকরি।প্রত্যেক শিক্ষার্থীর প্রত্যাশা থাকে একটি ভালো মানের চাকরি পাওয়া। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। উক্ত কন্টেন্ট টিতে সেসব বিষয় গুলো উল্লেখ করা হয়েছে যা শিক্ষার্থীদের সাবজেক্ট নির্বাচনে সাহায্য করবে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আমদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বর্তমানে লেখাপড়ার মুল লক্ষই হচ্ছে উচ্ছ পর্যায়ে ভালো বেতনের চাকুরী করা। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যে বিষয় গুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো বা উচ্ছ পর্যায়ে চাকুরী পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।কোন কোন বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে উচ্ছ পর্যায়ে ভালো চাকুরী পাওয়া যায় লেখক এ কন্টেন্টে উল্লেখ করেছেন। এরকম শিক্ষনীয় কন্টেন্ট লেখার জন্য, লেখককে ধন্যবাদ।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল হচ্ছে ভাল একটি চাকরি পাওয়া। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে ভালো পজিশনের ও ভালো বেতনের। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। লেখক এ কন্টেন্টে চাকরীর জন্য লেখাপড়ার বিষয় নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ন তথ্য সরবরাহ করেছেন ।
আমরা অনেকেই জানি না যে ভালো চাকরি পেতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো নিয়ে পড়া উচিত। তবে এই আর্টিকেলে কোন বিষয়গুলো নিয়ে পড়লে সহজেই একটি ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব তা সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।
ভবিষ্যতে চাকরির সম্ভাবনার জন্য অধ্যয়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়, ব্যক্তিগত আগ্রহ এবং বাজারের চাহিদা উভয়ই বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটার সায়েন্স, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো ক্ষেত্রগুলি বর্তমানে উচ্চ চাহিদার মধ্যে রয়েছে, যা প্রতিযোগিতামূলক বেতন এবং স্থিতিশীলতার সাথে প্রতিশ্রুতিশীল ক্যারিয়ারের পথ সরবরাহ করে। পরিশেষে, এমন একটি বিষয় বেছে নেওয়া যা আপনার শক্তি এবং আবেগের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং শিল্পের চাহিদাগুলিকেও সম্বোধন করে একটি পরিপূর্ণ এবং লাভজনক চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে।
কম্পিউটার সায়েন্স, ডেটা অ্যানালিটিক্স এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো ক্ষেত্রগুলি বর্তমানে উচ্চ চাহিদার মধ্যে রয়েছে, যা প্রতিযোগিতামূলক বেতন এবং স্থিতিশীলতার সাথে প্রতিশ্রুতিশীল ক্যারিয়ারের পথ সরবরাহ করে। পরিশেষে, এমন একটি বিষয় বেছে নেওয়া যা আপনার শক্তি এবং আবেগের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং শিল্পের চাহিদাগুলিকেও সম্বোধন করে একটি পরিপূর্ণ এবং লাভজনক চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তুলতে পারে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল উদেশ্য হচ্ছে চাকরি।অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু দামী সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। ধন্যবাদ লেখককে এই মূল্যবান কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
বর্তমানে শিক্ষার্থীর কাছে লেখাপড়ার মানে হলো ভালো একটি চাকরি পাওয়া। তবে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলে একটি ভালো চাকরি পাওয়া যায় তা অনেকে জানে না।একটা ভালো চাকরি নির্ভর করে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতার উপরে।কনটেন্টটিতে এ বিষয় নিয়ে সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
বর্তমানে পড়াশোনা করার মূল উদ্দেশ্য হলো চাকরি।শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে।শিক্ষার্থীরা জানেনা কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে। এই
কন্টেন্টি পড়লে শিক্ষার্থীরা জানবে কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট লিখার জন্য।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destinition হচ্ছে চাকরি পাওয়া।ভালো একটা চাকরি পাওয়া প্রত্যেক টা শিক্ষার্থীর মূল লক্ষ্য।ভালো চাকরি পেতে হলে কিছু কিছু সাবজেক্টকে বিশেষ মূল্যায়ন দিয়ে পড়ালেখা করতে হবে।তবে ভালো চাকরি পাওয়ার সসম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
মূলত আর্টিকেল টি তে এই বিষয় টি বুঝানো হয়েছে।
তাই আর্টিকেল টি সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই আর্টিকেলটি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্টগুলো উল্লেখ করেছে, যা ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। লেখককে সুন্দর কন্টেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
আজকাল শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার মূল উদ্দেশ্য থাকে একটা ভালো চাকরি পাওয়া। ভালো চাকরি পেতে হলে অবশ্যই একটা ভালো সাবজেক্ট সিলেক্ট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই কন্টেনটিতে কোন সাবজেক্ট সিলেক্ট করলে ভালো মানে চাকরি পাওয়া যাবে সেটা আলোচনা করা হয়েছে।
বর্তমান সময় লেখাপড়ার মূল উদ্দেশ্য চাকরি পাওয়া কিন্তু যেকোনো বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে আমাদের সমাজে চাকরির পাওয়া যায় না। কিছু নির্ধারিত বিষয় আছে যে সকল বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করলে চাকরি পাওয়া সহজ হয়।কিন্তু সকল শিক্ষার্থীর পক্ষে এ বিষয়গুলো নিয়ে লেখাপড়া করা সম্ভব হয় না যারা ভালো স্টুডেন্ট তারা যদি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এ সকল বিষয়ে এ চান্স পায় তাহলে তারা ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে পারে। কিন্তু যারা মোটামুটি স্টুডেন্ট বা ভালো স্টুডেন্ট এই সকল বিষয়ে চান্স না পায় এবং তাদের যদি অর্থনৈতিক অবস্থা খুব একটা ভালো না থাকে তাহলে তারা এই সকল বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করতে পারে না এবং তাদের চাকরি পেতে খুব কষ্ট হয়ে যায়। এই বিষয়গুলো হচ্ছে হচ্ছে যেমন- কম্পিউটার সাইন এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি ।
আমরা অনেকেই সাবজেক্ট চয়েসের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। কোন বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায় তা সম্পর্কে এই কনটেন্টে সুস্পষ্ট ধারণা প্রদান করা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়োপযোগী একটি কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
মা শা আল্লাহ, কন্টেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বর্তমান সময়ে।বর্তমানে চাকরি যেন সোনার হরিণ,এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। অনেকেই সাবজেক্ট চয়েসের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি না, তাদের জন্যই মূলত কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
খুব সুন্দর একটি কনটেন্ট!
পড়ালেখার মূল লক্ষ্যই যখন বর্তমান সময়ে এসে দাঁড়িয়েছে ভালো চাকরি পাওয়ার প্রত্যাশায়, তখন গিয়ে লেখকের এই আর্টিকেলটি যথেষ্ট যুগোপযোগীই বটে। কোন সকল বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যেতে পারে তার একটি বৃত্তান্ত ধারণা লাভ করা যায় আর্টিকেল থেকে। পড়ে দেখতেই পারেন চান তো। আপনার সময়ের অপচয় হবে না আশা করি।
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার স্বপ্ন সকল শিক্ষার্থীরই থাকে। সেই জন্য প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কঠিন পরিশ্রম ও অনেক বেশি পড়াশোনা করে থাকে। এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো রেজাল্ট থাকা সত্ত্বেও আমরা অনেকেই ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারি না। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য যে প্রস্তুতি নিয়ে থাকি তার পাশাপাশি কিছু কলা কৌশল অনুসরণ করতে হয়।সেই সব কলা কৌশল অনেক শিক্ষার্থীর অজানা। ধন্যবাদ লেখককে সুন্দর ও চমৎকার আর্টিকেলটি দেওয়া জন্য। তা শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার বিষয় ভিত্তিক প্রস্তুতির পাশা-পাশি কলা কৌশলগুলো জেনে প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সহায়তা করবে। ইনশাআল্লাহ
মা শা আল্লাহ,অসাধারণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার প্রেক্ষিতে কোন বিষয়গুলো নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যাবে, তা খুব সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন। 🎓✍️ শিক্ষার্থীদের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি গাইডলাইন, বিশেষ করে যারা ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত। 💼🔍 আপনার লেখা পড়ে মনে হলো যে, শুধু ভালো রেজাল্ট আর আর্থিক সামর্থ্য নয়, শিক্ষার্থীদের কৌশলগত দিকনির্দেশনাও প্রয়োজন। 📈🎯 ধন্যবাদ এমন একটি প্রাসঙ্গিক ও মূল্যবান তথ্য উপস্থাপন করার জন্য। আশা করি আরও শিক্ষার্থী এই লেখা পড়ে উপকৃত হবে। 👍📚
🖋️ লেখাটি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী!🌍
বর্তমান সময়ে চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন বিষয়। তবে কিছু কিছু বিষয় নিয়ে পড়তে পারলে ভালো চাকরি পাওয়া সহজ হয়।বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি। শুধু চাকরি হলেই হবে না সেটা হতে হবে উচ্চ পর্যায়ের, ভালো বেতনের। ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়ার বিষয়কে কেন্দ্র করে। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করলেই ভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় এমন কিছু সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য এই সাবজেক্টগুলো নিয়ে লেখাপড়ার করার প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
বাংলাদেশে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু নির্বাচিত সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করলেই ভালো মানের চাকরি পাওয়া সম্ভব।উচ্চ পর্যায়ের ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার জন্য বেশ কিছু সাবজেক্ট কনটেন্টিতে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি।এমন কিছু subject রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই খুব সুন্দর করে আলোচনা করেছেন। বিষয়গুলো যেমন – কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং , সিভিল ,মেরিন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং , আইন , বিবিএ , ইংরেজি ইত্যাদি ।এই বিষয়গুলো নিয়ে পড়তে চাইলে যেমন মেধার প্রয়োজন আছে তেমনি অনেক সময়ই অর্থের ও প্রয়োজন হয়।
লেখাপড়ার মূল গন্তব্য হচ্ছে ভাল চাকরি। বর্তমানে চাকরি যেন সোনার হরিণ। এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু দামী সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যেমন:ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইংরেজি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, হোটেল এ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
লেখাপড়ার মূল গন্তব্য হচ্ছে ভাল চাকরি। এই চাকরির বাজারে অনেকেই জানে না। কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি পাওয়া যায়। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় কিছু দামী সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়ালেখা করলে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। তাই তাদের জন্য কনটেন্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যেমন: ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইংরেজি, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, হোটেল এ্যান্ড টুরিজম ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
বর্তমানে লেখাপড়ার মূল Destination হচ্ছে চাকরি।এমন কিছু subject রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই খুব সুন্দর করে আলোচনা করেছেন। বিষয়গুলো যেমন – কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং , সিভিল ,মেরিন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং , আইন , বিবিএ , ইংরেজি ইত্যাদি ।এই বিষয়গুলো নিয়ে পড়তে চাইলে যেমন মেধার প্রয়োজন আছে তেমনি অনেক সময়ই অর্থের ও প্রয়োজন হয়।ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য বিশেষ কিছু subject এর কথা এই কনটেন্ট এ যথার্থ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
ভালো বেতনের চাকরি হয় লেখাপড়াকে কেন্দ্র করেই। যে কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়ার করলেইভালো চাকরি পাওয়া সম্ভব হয় না। কিছু subject রয়েছে যেগুলো নিয়ে পড়াশোনা করলে ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।এই কনটেন্টটিতে লেখক সেই বিষয়গুলোই খুব সুন্দর করে আলোচনা করেছেন। বিষয়গুলো যেমন – কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং , সিভিল ,মেরিন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং , আইন , বিবিএ , ইংরেজি ইত্যাদি ।এই বিষয়গুলো নিয়ে পড়তে চাইলে যেমন মেধার প্রয়োজন আছে তেমনি অনেক সময়ই অর্থের ও প্রয়োজন হয়।ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য বিশেষ কিছু subject এর কথা এই কনটেন্ট এ যথার্থ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।