আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না।
উলামগণ এ বিষয়টিকে বিশ্লিষ্ট আকারে বর্ণনা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে। কেননা এ বিষয়ে বহু হাদীস, ও শরয়ী টেক্সট রয়েছে। শরীয়ত মানবজীবনের সকল দিককেই যথার্থরূপে গুরুত্ব দিয়েছে। উপরন্তু যে দিকটি মুসলমানের জীবনে বেশি উপস্থিত সে দিকটির উপর শরীয়তের গুরুত্ব প্রদানের মাত্রাও সমানুপাতিক হারে অধিক।
রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা
রাসুল (সা.) খাবার গ্রহণের আগে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলতেন। তার সঙ্গীদেরও বিসমিল্লাহ বলতে উৎসাহিত করতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর নাম নিয়ে ও ডান হাত দ্বারা খানা খাও। এবং তোমার দিক হতে খাও। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫১৬৭, তিরমিজি, হাদিস নং : ১৯১৩)
খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা। বিশুদ্ধ অভিমত হল: খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা ওয়াজিব, কেননা অনেকগুলো সহীহ এবং সুস্পষ্ট হাদীস এ নির্দেশই করে। আর এ নির্দেশের বিপরীত কোন হাদীস নেই। এ মতের বিরুদ্ধে সর্বসম্মত ঐক্যমত্যও সৃষ্টি হয়নি যে, এর প্রকাশ্য অর্থ থেকে বের করে দেবে। আর যে ব্যক্তি পানাহারের সময় বিসমিল্লাহ বলবে না তার পানাহারে শয়তান শরীক হবে।
বিসমিল্লাহ ওয়াজিব হওয়ার প্রমাণ সমূহ :―
عن عمر بن أبي سلمة أن النبي صلى الله عليه وسلم قال له: «يا غلام، سمّ اللّه، وكل بيمينك، وكل مما يليك». البخاري ( ৪৯৫৮)
আমর বিন আবু সালামা থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন:হে বৎস! বিসমিল্লাহ বল এবং ডান হাত দিয়ে খাও। আর খাবার পাত্রের যে অংশ তোমার সাথে লাগানো সে অংশ থেকে খাও ।
وفي حديث حذيفة -رضي الله عنه- أن النبي صلى الله عليه وسلمقال: «إن الشيطان يستحل الطعام أن لا يذكر اسم الله عليه».مسلم (৩৭৬১)
অর্থাৎ, হুযাইফা রা. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, শয়তান ঐ খাবারকে নিজের জন্য হালাল মনে করে যার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা হয় নি।
বিসমিল্লাহ বলতে ভুলে গেলে
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, “যখন তোমরা খানা খেতে শুরু করো তখন আল্লাহর নাম স্মরণ করো। আর যদি আল্লাহর নাম স্মরণ করতে ভুলে যাও, তাহলে বলো, ‘বিসমিল্লাহি আওয়ালাহু ওআখিরাহ। ” (আবু দাউদ, হাদিস নং : ৩৭৬৭, তিরমিজি, হাদিস নং: ১৮৫৮)
হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা
খাবার গ্রহণের আগে হাত ধোয়া আবশ্যক। না হয় বিভিন্ন ধরনের অসুখ দেখা দিতে পারে। রাসুল (সা.) খাওয়ার আগে হাত ধোয়ার আদেশ দিয়েছেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) পানাহারের আগে উভয় হাত কব্জি পর্যন্ত ধুয়ে নিতেন। (মুসনাদে আহমাদ)
অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) খাওয়ার পর কুলি করতেন এবং হাত ধৌত করতেন। (মুসনাদে আহমাদ ও ইবনে মাজাহ)
দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া
আনাস (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) পায়াবিশিষ্ট বড় পাত্রে খাবার খেতেন না। কাতাদা (রা.) কে জিজ্ঞেস করা হলো, তাহলে কীসের ওপর খানা খেতেন? তিনি বললেন, ‘চামড়ার দস্তরখানের ওপর। ’ (বোখারি : ৫৩৮৬)
খাবার খাওয়ার অনেক সুন্নত রয়েছে। সেগুলো অন্যতম একটি হলো- দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খাওয়া। আল্লাহর নবী কারিম (সা.) দস্তরখানা ছাড়া খাবার গ্রহণ করতেন না। তিনি মৃত্যু পর্যন্ত খাবারের সময় দস্তরখান ব্যবহার করেছেন। উম্মতকে দস্তরখান ব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করেছেন। সাধারণত দস্তরখান বলা হয়, যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে পানাহার করা হয়। সাহাবায়ে কেরাম দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেতেন। দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেলে, খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না।
দস্তরখানে খাবার রেখে খেলে মার্জিতভাব প্রকাশ পায়। বিনয় ও সভ্য-জীবনের অনুশীলনও হয়। এটা সরল ও নিরহংকার মানুষের স্বভাব। এছাড়াও দস্তরখানে খাবার রাখলে— যেহেতু একটু নিচু হয়ে খাবার খেতে হয়, এতে পেটে চাপ থাকে। মাত্রাতিরিক্ত আহার করে দেহে মেদ তৈরির আশঙ্কা কম থাকে।
আরও পড়ুন
যে ৪ আমলে নারীরা সহজেই জান্নাত লাভ করবে
ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ১০টি তথ্য জেনে নিন
ডান হাত দিয়ে খাওয়া
রাসুল (সা.) আজীবন ডান হাত দিয়ে খাবার খেতেন। বাম হাত দিয়ে খাবার খেতে নিষেধ করেছেন তিনি। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বাম হাত দ্বারা খাবার খেয়ো না ও পান করো না। কেননা শয়তান বাম হাতে খায় ও পান করে। ’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৩৭৬; মুসলিম, হাদিস নং: ২০২২)
হাত চেটে খাওয়া
রাসুল (সা.) খাওয়ার সময় সর্বদা হাত চেটে খেতেন। না চাটা পর্যন্ত কখনো হাত মুছতেন না। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা যখন খাবার গ্রহণ করবে, তখন হাত চাটা নাগাদ তোমরা হাতকে মুছবে (ধোয়া) না। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫২৪৫)
আঙুল চেটে খাওয়া
আঙুল চেটে খাওয়ার ফলে বরকত লাভের অধিক সম্ভাবনা থাকে। কারণ খাবারের বরকত কোথায় রয়েছে মানুষ তা জানে না। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা যখন খাবার গ্রহণ করো তখন আঙুল চেটে খাও। কেননা বরকত কোথায় রয়েছে তা তোমরা জানো না। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৯১৪)
কা’ব বিন মালেক রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন : আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি, তিনি তিন আঙুল দিয়ে খাচ্ছেন এবং খাওয়া শেষে আঙুল চেটে খাচ্ছেন।
عن أبي هريرة رضي اللّه عنه مرفوعاً: «إذا أكل أحدكم فليلعق أصابعه، فإنه لا يدري في أيتهن البركة»..مسلم (৩৭৯৩)
আবু হুরাইরা রা. থেকে মারফু হাদীসে বর্ণিত, যখন তোমরা কেউ খাবার খাবে তার উচিত আঙুল চেটে খাওয়া কেননা সে জানে না কোন আঙুলে বরকত রয়েছে।
আলেমগণ বলেন : নির্বোধ-মূর্খ লোকদের আঙুল চেটে খাওয়াকে অপছন্দ করা ও একে অভদ্রতা মনে করাতে কিছু যায় আসে না। তবে হ্যাঁ খাওয়ার মাঝখানে আঙুল চেটে খাওয়া উচিত নয়। কেননা আঙুল আবার ব্যবহার করতে হবে আর আঙুলে লেগে থাকা লালা ও থুতু প্লেটের রয়ে যাওয়া খাবারের সাথে লাগবে আর এটি এক প্রকার অপছন্দনীয়ই বটে।
পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া
যদি খাবারের কোন লোকমা পড়ে যায় তবে উঠিয়ে খাবে, যদি ময়লা লাগে ধুয়ে ময়লা মুক্ত করে খাবে। কারণ এটিই সুন্নত এবং এর মাধ্যমেই রাসূলুল্লাহর নির্দেশের অনুসরণ করা হবে। খাবার গ্রহণের সময় কখনো কখনো থালা-বাসন থেকে এক-দুইটি ভাত, রুটির টুকরো কিংবা অন্য কোনো খাবার পড়ে যায়। সম্ভব হলে এগুলো তুলে পরিচ্ছন্ন করে খাওয়া চাই।
রাসুল (সা.)-এর খাবারকালে যদি কোনো খাবার পড়ে যেত, তাহলে তিনি তুলে খেতেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের খাবার আহারকালে যদি লুকমা পড়ে যায়, তাহলে ময়লা ফেলে তা ভক্ষণ করো। শয়তানের জন্য ফেলে রেখো না।
হেলান দিয়ে না খাওয়া
কোন কিছুর উপর হেলান দিয়ে আহার করা মাকরূহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন―
إني لا آكل متكئاً
আমি হেলান দিয়ে আহার করি না।
ইবনে হাজার রহ. বলেন : খাওয়ার জন্য বসার মোস্তাহাব পদ্ধতি হচ্ছে। দুই হাটু গেড়ে ,দুই পায়ের পিঠের উপর বসা। অথবা ডান পা খাড়া করে বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা।
কোনো কিছুর ওপর হেলান দিয়ে খাবার খেতে তিনি নিষেধ করেছেন। হেলান দিয়ে খাবার খেলে পেট বড় হয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে দাম্ভিকতা প্রকাশ পায়। আবু হুজাইফা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-এর দরবারে ছিলাম। তিনি এক ব্যক্তিকে বলেন, আমি টেক লাগানো অবস্থায় কোনো কিছু ভক্ষণ করি না। (বুখারি, হাদিস নং: ৫১৯০, তিরমিজি, হাদিস নং: ১৯৮৬)
খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা
শত চেষ্টা সত্ত্বেও খাবারে দোষ-ত্রুটি থেকে যাওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু এ নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ঝগড়াঝাটি করা নিতান্ত বেমানান। রাসুল (সা.) কখনো খাবারের দোষ ধরতেন না। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) কখনো খাবারের দোষ-ত্রুটি ধরতেন না। তার পছন্দ হলে খেতেন, আর অপছন্দ হলে খেতেন না। (বুখারি, হাদিস নং : ৫১৯৮; ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ৩৩৮২)
খাবারের প্রশংসা করা মুস্তাহাব , কেননা এর মাধ্যমে খাবার আয়োজন ও প্রস্ত্তত কারীর উপর একটা ভাল প্রভাব পড়বে। সাথে সাথে আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কখনো এমন করতেন―
عن جابر رضي اللّه عنه أن النبي صلى الله عليه وسلم سأل أهلَه الأدُمَ، فقالوا: ما عندنا إلا خلّ، فدعا به، فجعل يأكل به، ويقول: «نعم الأدُم الخلّ، نعم الأُدُم الخل».مسلم (৩৮২৪)
জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় পরিবারের নিকট তরকারী চাইলেন। তারা বললেন, আমাদের কাছে সিরকা ছাড়া আর কিছু নেই। তিনি সিরকা আনতে বললেন এবং তার দ্বারা খেতে লাগলেন। অতঃপর বললেন, সিরকা কতইনা উত্তম তরকারী; সিরকা কতইনা উত্তম তরকারী।
খাবারে ফুঁ না দেওয়া
খাওয়ার পাত্রে ফু দেয়া এবং তার ভিতর নি:শ্বাস ফেলা মাকরুহ।
খাবার ও পানীয়তে ফুঁ দেওয়ার কারণে অনেক ধরনের রোগ হতে পারে। রাসুল (সা.) খাবারে ফুঁ দিতে নিষেধ করেছেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) কখনো খাবারে ফুঁ দিতেন না। কোনো কিছু পান করার সময়ও তিনি ফুঁ দিতেন না। (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ৩৪১৩)
প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে খাওয়া হারাম
বেশ কিছু হাদীস এর প্রমাণ হিসাবে পেশ করা যেতে পারে।
(ক) বাম হাতে খাওয়ার ব্যাপারে সুস্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা―যেমন জাবের (রা.)-এর হাদীসে মারফুতে এসেছে :―
«لا تأكلوا بالشمال، فإن الشيطان يأكل بالشمال».(৩৭৬৩)
অর্থাৎ : তোমরা বাম হাতে খেয়ো না, কেননা শয়তান বাম হাতে খায়।
(খ) ডান হাতে খাওয়ার ব্যাপারে সুস্পষ্ট নির্দেশ- যেমন ইবনে উমর রা. কর্তৃক বর্ণিত মারফু হাদীসে এসেছে―
«إذا أكل أحدكم فليأكل بيمينه، وإذا شرب فليشرب بيمينه، فإن الشيطان يأكل بشماله، ويشرب بشماله».. مسلم (৩৭৪৬)
অর্থাৎ: তোমরা কেউ যখন খাবে ডান হাতে খাবে যখন পান করবে ডান হাতে পান করবে, কেননা শয়তান বাম হাতে খায়। বাম হাতে পান করে।
এই ধরনের নির্দেশের অর্থ হল বাম হাতে খাওয়া হারাম।
(গ) বাম হাতে খেলে শয়তানের সাথে সাদৃশ্য হয়। যেমন পূর্বের হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। এবং অমুসলিমদের সাথেও সাদৃশ্য হয়। আর শরীয়তের নির্দেশ মোতাবেক উভয়টিই নিষিদ্ধ ও হারাম।
(ঘ) বাম হাতে খাবার গ্রহন কারী জনৈক ব্যক্তিকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বদ দোআ করা এবং এর কারণ বর্ণনা করা যে এটি অহংকার মূলক কাজ।
عن سلمة بن الأكوع رضي الله عنه أن رجلاً أكل عند النبي صلى الله عليه وسلم بشماله، فقال: كل بيمينك» » ، قال: لا أستطيع، قال: «لا استطعت»، ما منعه إلا الكبر، قال: فما رفعها إلى فيه.مسلم (৩৭৬৬)
অর্থাৎ সালামা বিন আকওয়া (রা.) থেকে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সামনে বাম হাতে খাচ্ছিল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি ডান হাতে খাও। সে বলল আমি পারব না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: আর কখনও পারবেও না। একমাত্র অহংকারই তাকে ডান হাত দিয়ে খাওয়া থেকে বিরত রাখল। বর্ণনাকারী বলেন: এরপর সে আর কখনো মুখের কাছে হাত উঠাতে পারেনি।
দাঁড়িয়ে পানাহার না করা
দাঁড়িয়ে পানাহার করা মাকরূহ, সুন্নত হল বসে পানাহারকার্য সম্পন্ন করা।
عن أنس رضي الله عنه أن النبي نهى أن يشرب الرجل قائماً، قال قتادة: فقلنا: فالأكل؟ فقال (أنس): ذلك أشر وأخبث. . مسلم (৩৭৭২)
অর্থাৎ : আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লোকদের দাঁড়িয়ে পান করতে নিষেধ করেছেন। কাতাদাহ রা. বলেন : আমরা বললাম তাহলে দাঁড়িয়ে খাওয়ার হুকুম কি ? আনাস বললেন সেটাতো আরো বেশি খারাপ আরো বেশি দূষণীয়। [13]
খাবারের শেষে দোয়া পড়া
আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।
খাবার শেষে রাসুল (সা.) আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান ত্বয়্যিবান মুবারাকান ফিহি, গায়রা মাকফিইন, ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা। ’ তিনি কখনো এই দোয়া পড়তেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।
উপরোক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।মানব জীবনে সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।উপরন্তু আর্টিকেল এ সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে। আরও একবার রিভিশন হয়ে গেলো সুন্নাহগুলো।সুন্নাহ মোতাবেক চললে আপনি একটি আদর্শ জীবন গড়তে পারবেন আবার সুস্থও থাকতে পারবেন।ধন্যবাদ লেখককে ইসলামী জীবনধারার একটি অনুচ্ছেদ তুলে ধরার জন্য।
Bismillah, all praise be to Allah, the Lord of the universes who provide for His obedient and disobedient servants. Allah has provided His servants with food and water as sustenance. As servants, we are obliged to be grateful for the favours bestowed.
Besides being grateful, there are some manners that have been taught by the Prophet Muhammad ﷺ for us to follow during meals. We’re not just filling our bellies; we’re getting a reward. May Allah bless us to follow the etiquettes.
Jazāk Allāhu Khayran for one of the most important article.
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব আছে তা হল :খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, হেলান দিয়ে না খাওয়া,খাবারে ফু না দেয়া, খাবারের শেষে দোয়া পড়া,আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহ আমাদেরকে পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে পাঠিয়েছেন সাথে দিয়েছেন অনেকগুলো নিয়মনীতি। আর এই নিয়মনীতিগুলো নবী রাসুলগনের মাধ্যমে আমাদের মাঝে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন। এই নিয়মনীতি অনুসরণ করে চলতে পারলে আমরা দুনিয়া আখেরাতে কামিয়াব হতে পারবো ইনশাআল্লাহ। তেমনি পানাহারেরও কিছু নিয়মনীতি রয়েছে যেগুলো আমাদের নবী করিম (সঃ) আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন। সেগুলোকে আমরা সুন্নাহ বলে তাকি।রাসুল (সঃ) এর সুন্নাহ আমাদের জীবনে বাস্তবায়িত করতে পারলে উভয় জাহানে আল্লাহর প্রিয়পাত্র হওয়া সম্ভব। উপরোক্ত আর্টিকেলে লেখক সুন্দর ভাবে খাওয়ার আদব কায়দাগুলো তুলে ধরেছেন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।মানব জীবনে সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।উপরন্তু আর্টিকেল এ সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামী জীবনধারার একটি অনুচ্ছেদ তুলে ধরার জন্য।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না।শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব আছে তা হল :খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া,আঙুল চেটে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, হেলান দিয়ে না খাওয়া,খাবারে ফু না দেয়া,প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে খাওয়া হারাম,দাঁড়িয়ে পানাহার না করা,খাবারের শেষে দোযা পড়া।আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।আমীন।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। খাবার খাওয়ার কিছু নিয়মাবলী রয়েছে যা আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা:) মেনে চলতেন। আর আমাদের উচিত আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা:) এর পথ অনুসরণ করা।রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন। এই নিয়মাবলী গুলো আমাদেরও অনুসরণ করা উচিত।
উপরোক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। ইসলামের সকল নিয়ম কানুন পালনের মধ্যেই মানব জাতির কল্যাণ। ইসলামের নানা বিধিনিষেধের মধ্যে খাওয়ার আদব একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খাবার আল্লাহ তা’আলার দেওয়া একটি বিশেষ নেয়ামত। খাবার খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে বসে ডান হাতে খাওয়া আবশ্যক। এবং খাওয়ার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা জরুরী। রাসুলুল্লাহ সাঃ খাবার খাওয়ার বিভিন্ন আদব সম্পর্কে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। খাবার খাওয়ার সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশনা মেনে চললে আল্লাহ তা’আলার দেওয়া বরকত লাভ করা সম্ভব হবে।
শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে খাবার খাওয়ার কি কি আদব রয়েছে তা অনেকাংশে জানা যাবে লেখকের লিখা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।মানব জীবনে আমাদের সব সময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।পানাহারের কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
একজন ঈমানদারের প্রতিটি কাজ ই হবে শরীয়াত সম্মত উপায়ে।আল্লাহর দেয়া নিয়ামতের মধ্যে পানাহার অন্যতম।আর এ পানাহারের ও রয়েছে শরিয়াত সম্মত বিধি বিধান যা আমাদের শরীরের জন্যও অনেক উপকারি।এই কন্টেন্টি পাঠের মাধ্যমে খাবার খাওয়ার কি কি আদব বা সুন্নাত রয়েছে তা সহজেই জানা যাবে।
আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত। রাসুল (সা.) খাবার শেষে শুকরিয়া জানিয়ে বলতেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৪৫৮)।
রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
মানুষের শরীর গঠন টিকে রেখা থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করাঅপরিহার্য । মানব জীবনে অনেক সুন্নাহ মানা উচিত। শরীয়ত দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব আছে। তাহলে খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতে হবে। হাত ধুয়ে খাওয়া শুরু করা। দস্তারখান বিছিয়ে খাওয়া। দাঁড়িয়ে পানাহার না করা।হেলান দিয়ে না খাওয়া খাবার শেষে দোয়া করা। আমাদের প্রিয় নবীর স্মরণ করা।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি নিয়ামত দিয়েছেন তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হলো পানাহার যা মানুষের শরীরের গঠন, বর্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান । এ নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা এবং তার দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা আবশ্যক। এই আর্টিকেলটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে যা প্রতিটি মুসলমানের জানা ও পালন করা আবশ্যক। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই আর্টিকেলটির জন্য কারণ খাওয়ার আদব কায়দা গুলো সম্পর্কে রাসূল ( সা:) এর সুন্নত সমূহ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
আমাদের যতগুলো নেয়ামত আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন তার মধ্যে পানাহার অন্যতম। ইসলামের নীতি মালা গুলো মেনে চলার মাধ্যমে আমাদের জীবন সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়। এই কন্টেনটি র মাধ্যমে আমরা ইসলামী সুন্নত তরিকার ও বিভিন্ন আদব সম্পর্কে জানতে পারি। অনেক ধন্যবাদ লেখককে।
আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত।(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহ পৃথিবীতে আমাদের জন্য অফুরন্ত নেয়া পাঠিয়েছেন তার মধ্যে সর্বোওম নেয়ামত হলো পানাহার বা খাবার ।খাবার গ্রহনের কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে খাবার শুরুতে একটা দস্তরখানা বিছানো,দুই হাত পরিষ্কার করে বিসমিল্লাহ বলে ডান হাত দিয়ে, ডান দিক থেকে খাবার গ্রহন করা ,খাবারে ফু না দেয়া,পড়ে যাওয়া খাবার তুলে নেয়া,খাবার শেষে হাত ও নখগুলো চেটে খাওয়া এবং সব শেষে ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন বলে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করা। কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে অনেক ধন্যবাদ ,কারণ বর্তমান সময়ে আমরা অনেকে খাবার গ্রহনের এই নিয়ম-কানুন জানিনা ।এটা পড়লে কনেকেরই কাজে দেবে।
মানুষের রিজিক আল্লাহর তরফ থেকেই আসে। এর ব্যতীত আমরা একটি দানাও অতিরিক্ত গ্রহণ করতে পারবো না। আল্লাহর দেয়া অন্যতম নেয়ামত হলো পানা হার। বেচে থাকার জন্য যা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই খাওয়ার মাঝে-ও আদব-কায়দা রয়েছে। যা আমার নবীজি শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু বর্তমান সমাজে বেশির ভাগ মানুষই জানে না খাবার খাওয়ার আদব কেমন বা কি! সবাই এসব ব্যাপারে বড়োই উদাসীন। যা একদমই কাম্য নয়। এজন্য আমাদের খাবার খাওয়ার আদব সম্পর্কে জানতে হবে। যা লেখক এই আর্টিকেলটিতে আমার নবীজির শিখিয়ে দেয়া খাবার খাওয়ার আদবের সকল বিষয় পূঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে তুলে ধরেছেন আলহামদুলিল্লাহ। যা আমাদেরকে আমার নবীজির শিখানো সুন্নাহ মোতাবেক খেতে উৎসাহ দিবে। এই আর্টিকেলটি পড়লে ইন শাহ্ আল্লাহ আমরা খাবার খাওয়ার সঠিক আদব সম্পর্কে জানতে পারবো এবং সে অনুযায়ী খাবার খেতে পারবো আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। মানুষের রিজিক আল্লাহর তরফ থেকেই আসে। এর ব্যতীত আমরা একটি দানাও অতিরিক্ত গ্রহণ করতে পারবো না। পানাহার হলো আল্লাহর দেয়া নেয়ামত। শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে পানাহারের কিছু বিধান রয়েছে যা রাসুল (সা.) আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।
শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে খাবার খাওয়ার কি কি আদব রয়েছে তা অনেকাংশে জানা যাবে লেখকের লিখা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ ত্যাগ করলে আল্লাহর প্রদত্ত রিজিকের অকৃতজ্ঞতা হয়, যা মানুষের রিজিক কমিয়ে দিতে পারে। তাই আমাদের উচিত খাওয়া সহ সব উত্তম কাজ করার সময় বিসমিল্লাহ পড়া। খাবার ও পানীয় গ্রহণ করার দ্বারা নিয়ত থাকবে আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য শক্তি অর্জন করা;যাতে সে যা খাই বা পান করে তার জন্য সে সওয়াব পেতে পারে।
আমাদের উচিত খাওয়ার আদব অনুসারে খাবার খাওয়া ও রাসুল (সা.) সুন্নত মোতাবেক চলা।
আল্লাহ পৃথিবীতে আমাদের জন্য অফুরন্ত নেয়া পাঠিয়েছেন তার মধ্যে সর্বোওম নেয়ামত হলো পানাহার বা খাবার ।এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত।(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।এ নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা এবং তার দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা আবশ্যক। এই আর্টিকেলটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে যা প্রতিটি মুসলমানের জানা ও পালন করা আবশ্যক। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই আর্টিকেলটির জন্য কারণ খাওয়ার আদব কায়দা গুলো সম্পর্কে রাসূল ( সা:) এর সুন্নত সমূহ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।রাসুল (সা.) খাবার গ্রহণের আগে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলতেন। তার সঙ্গীদেরও বিসমিল্লাহ বলতে উৎসাহিত করতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর নাম নিয়ে ও ডান হাত দ্বারা খানা খাও। এবং তোমার দিক হতে খাও। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫১৬৭, তিরমিজি, হাদিস নং : ১৯১৩)রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।শুকরিয়া লেখকের এমন একটা কন্টেন্ট আমাদের দেওয়ার জন্য।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত। রাসুল (সা.) খাবার শেষে শুকরিয়া জানিয়ে বলতেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৪৫৮)।
রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না।
উলামগণ এ বিষয়টিকে বিশ্লিষ্ট আকারে বর্ণনা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে। কেননা এ বিষয়ে বহু হাদীস, ও শরয়ী টেক্সট রয়েছে। শরীয়ত মানবজীবনের সকল দিককেই যথার্থরূপে গুরুত্ব দিয়েছে। উপরন্তু যে দিকটি মুসলমানের জীবনে বেশি উপস্থিত সে দিকটির উপর শরীয়তের গুরুত্ব প্রদানের মাত্রাও সমানুপাতিক হারে অধিক।
রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে এই কনটেন্টে।
খাবার বা পানাহার হল মানুষের শরীর গঠন, বর্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান এবং আল্লাহর দেয়া অনুগ্রহের মধ্যে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ। শরীয়ত এ খাবার গ্রহণের জন্য অনেক আদব রয়েছে। রাসুল(সা.) যেভাবে খাবার খেতেন তা এই কনটেন্ট এ বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।যেমন:খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা,হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,ডান হাতে খাওয়া,দস্তরখানা বিছিয়ে খাওয়া,,হাত ও আঙ্গুল চেটে খাওয়া,দাঁড়িয়ে ও হেলান দিয়ে পানহার না করা, খাবারে দোষ-ত্রুটি না ধরা,খাবার শেষে শুকরিয়া আদায় করা ইত্যাদ রাসূল(সা.) এর সুন্নত। এগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের জীবন সুন্দর সার্থক হবে।
ধন্যবাদ কনটেন্ট লেখক কে।
আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন,তাই খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।আমরা যদি রাসুল (সা.) এর সুন্নত গুলো মেনে চলি তবে আমাদের জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।লেখাটিতে খাবার গ্রহনে তারঁ কি কি পদ্ধতি ছিল তার সংক্ষিপ্ত বিবরন অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে
আসসালামু আলাইকুম।
আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত হলো সুস্থতা,আর এই সুস্থ দেহ টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।
আল্লাহ তায়ালার বান্দার উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে সবচেয়ে অন্যতম প্রধান হল পানাহার। যা আমাদের শরীর গঠন, বন্ধন, টিকে থাকার মূল উপাদান। এই অশেষ নেয়ামত করার জন্য সব সময় আমাদের স্রষ্টার প্রতি প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত। এবং এই অশেষ নিয়ামতের প্রতি আদব রাখা উচিত।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) অনেক আদবের সাথে খাবার গ্রহণ করতেন।
শুধু থেকে পানাহার শেষ করা পর্যন্ত যতো সুন্নাহ মোতাবেক করনীয় তা পালন করতেন।
আমরা যদি রাসুল ( সঃ) এর সুন্নাহ গুলো জীবনে বাস্তবায়ন করি,তাহলে আমাদের জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।
মোট কথা, এই কন্টেন্টিতে, কিভাবে আমরা শরীয়া মোতাবেক পানাহার করবো তা খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
আমাদের সকলের উচিত এটি অনুসরণ করা।
খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ ত্যাগ করলে আল্লাহর প্রদত্ত রিজিকের অকৃতজ্ঞতা হয়, যা মানুষের রিজিক কমিয়ে দিতে পারে। তাই আমাদের উচিত খাওয়া সহ সব উত্তম কাজ করার সময় বিসমিল্লাহ পড়া। খাবার ও পানীয় গ্রহণ করার দ্বারা নিয়ত থাকবে আল্লাহ তায়ালার ইবাদত করার জন্য শক্তি অর্জন করা; যাতে সে যা খাই বা পান করে তার জন্য সে সওয়াব পেতে পারে। আমাদের উচিত খাওয়ার আদব অনুসারে খাবার খাওয়া ও রাসুল (সা.) সুন্নত মোতাবেক চলা।
খাবার আল্লাহ পাক এর এক অসাধারণ নেয়ামত, যার মাধ্যমে আল্লাহ পাক আমাদের সুস্হ রাখেন। তবে
এই নেয়ামত গ্রহণ যদি মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) এর আদর্শ অনুসরণ করে করি তবে সুস্থ সবল ও সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারব ইনশাল্লাহ। আর্টিকেলটি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন সবাই।
সৃষ্টি চলে স্রষ্টার দয়া ও রমহতে। আল্লাহর রহমত ছাড়া কোনো প্রাণীর পক্ষে এক মিনিট বেঁচে থাকাও সম্ভব নয়। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আর তাই মুসলিম ব্যক্তি তার খাবার ও পানীয়ের ব্যাপারে কতগুলো শরী‘য়ত সম্মত বিশেষ আদব রক্ষা করাকে নিজ দায়িত্বরূপে গ্রহণ করে, কেননা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) অনেক আদবের সাথে খাবার গ্রহণ করতেন। কিন্তু বর্তমান সমাজে বেশির ভাগ মানুষই আমরা জানি না খাবার খাওয়ার আদব সম্পর্কে । সবাই এসব ব্যাপারে বড়োই উদাসীন। যা প্রত্যাশীত নয়। এজন্য আমাদের খাবার খাওয়ার আদব সম্পর্কে জানতে হবে। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার কিছু আদব আছে আর তা হল :খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া,আঙুল চেটে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা , হেলান দিয়ে না খাওয়া, খাবারে ফু না দেয়া , প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে খাওয়া হারাম , দাঁড়িয়ে পানাহার না করা , খাবারের শেষে দোযা পড়া। আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য ।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই কনটেন্টটিতে খাওয়ার আদব কায়দা গুলো সম্পর্কে রাসূল (সা:) এর সুন্নত সমূহ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য। কারন একমাত্র রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে আমাদের জীবন হবে সুন্দর ,সার্থক ও অর্থবহ।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আল্লাহ তায়ালার বান্দার উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে সবচেয়ে অন্যতম প্রধান হল পানাহার।এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত।শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে পানাহারের কিছু বিধান রয়েছে যা রাসুল (সা.) আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আমাদের মহান রবের অসংখ্য নেয়ামতের মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল রিজিক। এই রিজিক গ্রহণ করার মাধ্যমে মানুষ বেঁচে থাকে এবং তার শরীরিক ও মানসিক গঠন হয়। আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আমাদের প্রীয় নবি হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অতি আদব ও বিনয়ের সাথে আল্লাহর দেয়া রিজিক গ্রহণ করতেন। তিনি মৃত্যু পর্যন্ত খাবারের সময় দস্তরখান ব্যবহার করেছেন। উম্মতকে দস্তরখান ব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করেছেন। সাধারণত দস্তরখান বলা হয়, যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে পানাহার করা হয়। সাহাবায়ে কেরাম দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেতেন। দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেলে, খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না।আমরাও জদি আমাদের প্রীয় নবীর সুন্নত অনুসারে খাবার গ্রহণ করি তাহলে আল্লাহ আমাদের অনেক নেকি দিবেন এবং আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে শিফা পাব।খাবার শেষে রাসুল (সা.) আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান ত্বয়্যিবান মুবারাকান ফিহি, গায়রা মাকফিইন, ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা। ’ তিনি কখনো এই দোয়া পড়তেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)
আল্লাহ তায়ালা পৃথীবীতে অনেক জীবজন্তু সৃষ্টি করেছেন।মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব।অন্যান্য জীবের মত মানুষের জীবন ধারনের জন্য খাদ্য ও পানীয় অপরিহার্য।এটি আল্লাহর দেয়া শ্রেষ্ঠ নিয়ামত। আর এই খাদ্য গ্রহণের কিছু নিয়ম রয়েছে।যেমন খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা,নিজেরদিক হতে খাবার খাওয়া,ডানহাতে পানি পান করা,পরে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া,খাওয়ার শেষে দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর শুকরিয়া সহ অনেক কিছু।এসব নিয়ম পালনের পালনের মাধ্যমে আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে পারি তেমনি আমাদের আমলনামায় সওয়াব দিয়ে দেওয়া হয় ও রাসূল (সা.) এর সুন্নত পালন হয়।।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আল্লাহ্ তায়ালার দেয়া নেয়ামতের মধ্যে পানাহার হল সবচেয়ে বড় নেয়ামত।শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খাওয়ার আগে এবং পরে হাত ধোয়া, ‘বিসমিল্লাহ’ বলে খাওয়া শুরু করা, ডান হাতে খাওয়া, নিজের সামনে থেকে খাওয়া, একসঙ্গে বসে খাওয়া, এবং খাবার নষ্ট না করা ইসলামী আদবের অংশ। এছাড়া, ক্ষুধার্ত অবস্থায় খাওয়া শুরু করা এবং পরিমিত পরিমাণে খাওয়া, অতিভোজন থেকে বিরত থাকা, এবং খাওয়ার পর ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা ইসলামের খাওয়ার আদবের অন্তর্ভুক্ত। এসব আদব মেনে চললে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায়।
মহান রব্বুল আলামীন আমাদের পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি আমাদের জীবনকে ইসলামের শরীয়ত মোতাবেক উপভোগ করার জন্য সকল ক্ষেত্রে ফরজ, সুন্নাত, ওয়াজিব সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসে বর্ণনা করেছেন।
পানাহারের ক্ষেত্রে কি কি সুন্নাহ অবলম্বন করতে হবে তাই এ আর্টিকেল এ লেখক উপস্থাপন করেছেন।অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামি আর্টিকেলটি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
আল্লাহ পাক কত মেহেরবান যে আমাদের দৈনন্দিন কাজে গুলোর মাধ্যমে ও আমরা যেন সোওয়াব অর্জন করতে পারি সেই ব্যবস্থা করেছেন।তেমনি আল্লাহর হুকুমে চলে আমরা খাবার খাওয়ার মাধ্যমে ও সোওয়াব অর্জন করতে পারি। এবং তা কিভাবে সেটা সুন্দর করে এই পোস্ট টিতে তুলে ধরার জন্য লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মহান রব্বুল আলামীন আমাদের পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি আমাদের জীবনকে ইসলামের শরীয়ত মোতাবেক উপভোগ করার জন্য সকল ক্ষেত্রে ফরজ, সুন্নাত, ওয়াজিব সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসে বর্ণনা করেছেন।সাধারণত দস্তরখান বলা হয়, যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে পানাহার করা হয়। সাহাবায়ে কেরাম দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেতেন। দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেলে, খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না।আমরাও জদি আমাদের প্রীয় নবীর সুন্নত অনুসারে খাবার গ্রহণ করি তাহলে আল্লাহ আমাদের অনেক নেকি দিবেন এবং আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে শিফা পাব।খাবার শেষে রাসুল (সা.) আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান ত্বয়্যিবান মুবারাকান ফিহি, গায়রা মাকফিইন, ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা। ’ তিনি কখনো এই দোয়া পড়তেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। রাসুল (সা.) খাবার গ্রহণের আগে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলতেন। রাসুল (সা.) আজীবন ডান হাত দিয়ে খাবার খেতেন।খাবার খাওয়ার অনেক সুন্নত রয়েছে। আল্লাহর নবী কারিম (সা.) দস্তরখানা ছাড়া খাবার গ্রহণ করতেন না । উম্মতকে দস্তরখানা ব্যবহারের উৎসাহ দিয়েছেন ।দস্তরখানা বিছিয়ে খাবার খেলে, খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না।কোন কিছুর উপর হেলান দিয়ে আহার করা মাকরূহ । দুই হাটু গেড়ে ,দুই পায়ের পিঠের উপর বসা। অথবা ডান পা খাড়া করে বাম পা বিছিয়ে তার উপর বসা।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।খাবার শেষে রাসুল (সা.) আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান ত্বয়্যিবান মুবারাকান ফিহি, গায়রা মাকফিইন, ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা। ’ তিনি কখনো এই দোয়া পড়তেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে ইসলামি আর্টিকেলটি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
এই কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।
আল্লাহ্ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন। এত সুন্দর একটি article এর জন্য ধন্যবাদ
আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত এর মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত খাবার। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। অনেকেই নিয়ম না মেনে খাওয়া শুরু করে। এই কন্টেন্ট এ খাওয়ার নিয়ম খুব ভালো ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেটার সবার জন্য ভালো হলো।
আসসালামু আলাইকুম, এই কন্টেন্টটি মুসলিম দের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব আছে তা হল :খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, হেলান দিয়ে না খাওয়া,খাবারে ফু না দেয়া, খাবারের শেষে দোয়া পড়া,আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। আমিন। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
সুন্নতের অনুসরণের মধ্যেই আছে দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণসমূহ। খাবার গ্রহণের মধ্যেও সুন্নত ও আদব। যা একজন মুসলমানের জন্য অপরিহার্য। এই কন্টেন্টটিতে খাবার গ্রহণের আদব ও বিভিন্ন দোয়া সন্নিবেশিত হয়েছে যা অত্যন্ত উপকারী।
আমাদের মুসলিম দের জন্য শরীয়তের এই আদব গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ !সঠিক আদব না জানার ফলে অনেকেই সুন্নত অনুসরণ করতে পারে না তাই এই কনটেন্ট টি সবার জন্য উপকারী !
আমাদের ইসলামে কিছু আদব বা নিয়ম রয়েছে। যা জানা প্রত্যেক মুসলমানদের অতিব গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহর রহমতের একটি অনুগ্ৰহ হলো পানাহার। আর পনাহারের কিছু আদব বা সুন্নত, পোস্টটি তে খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। যা আমাদের মুসলমানদের জানা খুব দরকারী।
রিযিক এর একমাত্র মালিক মহান রব্বুল আলামিন আল্লাহ তা আলা। আল্লাহর তার বান্দাদের অনেক নিয়ামত দান করেছেন, তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। পানাহারেরও কিছু আদব বা সুন্নাহ রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।উপরন্তু আর্টিকেল এ সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে, আর্টিকেলটি পড়লে আমরা অবশ্য উপকৃত হব, ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ পৃথিবীতে আমাদের জন্য অফুরন্ত নেয়া পাঠিয়েছেন তার মধ্যে সর্বোওম নেয়ামত হলো পানাহার বা খাবার ।খাবার গ্রহনের কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে খাবার শুরুতে একটা দস্তরখানা বিছানো,দুই হাত পরিষ্কার করে বিসমিল্লাহ বলে ডান হাত দিয়ে, ডান দিক থেকে খাবার গ্রহন করা,,এই কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।
রিযিক এর একমাত্র মালিক মহান রব্বুল আলামিন আল্লাহ তা আলা। আল্লাহর তার বান্দাদের অনেক নিয়ামত দান করেছেন, তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। তার মধ্যে সর্বোওম নেয়ামত হলো পানাহার বা খাবার ।খাবার গ্রহনের কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে খাবার শুরুতে একটা দস্তরখানা বিছানো,দুই হাত পরিষ্কার করে বিসমিল্লাহ বলে ডান হাত দিয়ে, ডান দিক থেকে খাবার গ্রহন করা।
উপরন্তু আর্টিকেল এ এগুলো তুলে ধরা হয়েছে, আর্টিকেলটি পড়লে আমরা অবশ্য উপকৃত হব, ইনশাআল্লাহ।আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। আমিন। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে
একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।এগুলোর মধ্যে পানাহারেরও কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। প্রতিদিন ভাত হোক আর যাই হোক কিছুনা কিছু আমাদের খেতে হয়,এটা আবশ্যিক। যেহেতু খেতেই হয় সেক্ষেত্রে যদি কিছু নিয়ম মানা হয় তবে খাওয়াও হলো সাথে সুন্নাতও আদায় হয়ে গেলো।এতে করে না পরিশ্রম হলো না সময় নষ্ট হলো,কিন্তু সাওয়াবের কাজ ঠিকই আদায় হয়ে গেলো।
কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে শরিয়াহ সন্মত খাবারের নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। মুসলিম হিসেবে অবশ্যই এগুলো সবার জানা এবং মানা উচিত।
আল্লাহর পানাহারের অনুগ্রহ আমাদের জীবনের অন্যতম প্রধান নিয়ামত। এটি আমাদের শরীরের গঠন, বৃদ্ধির পাশাপাশি টিকে থাকার মূল উপাদান। এই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা আমাদের কর্তব্য, যা আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান অনুসরণের মাধ্যমে করা যায়। একই সাথে, এই নিয়ামতের ব্যবহার করে আল্লাহর নাফরমানি থেকে বিরত থাকা উচিত। আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি যে দয়া ও অনুগ্রহ প্রদর্শন করেন, তার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। তাই, খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহর ইবাদত ও বান্দার হক আদায় করার জন্য শরীরে শক্তি প্রয়োজন। আর সে জন্যই আল্লাহ তায়ালা মানুষকে খাবার গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন এবং নবীজি (সা.) খাবার গ্রহণের বাস্তব নিয়ম-পদ্ধতি শিখিয়েছেন।
নবীজির সুন্নত মোতাবেক খাবার গ্রহণে যেমন রয়েছে পরকালীন সওয়াব লাভের আশা, তেমনি পার্থিব জীবনেও অসংখ্যা কল্যাণ ও উপকার।
রাসুল (সা.) খাবার গ্রহণের আগে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলতেন। তার সঙ্গীদেরও বিসমিল্লাহ বলতে উৎসাহিত করতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর নাম নিয়ে ও ডান হাত দ্বারা খানা খাও। এবং তোমার দিক হতে খাও। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫১৬৭, তিরমিজি, হাদিস নং : ১৯১৩)আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত।(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
মুসলিম হিসেবে আমাদের সকলের উচিত শরিয়ত মোতাবেক খাবার খাওয়া। আমরা অনেকেই শরিয়ত মোতাবেক খাবার খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানি।আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। আমাদের সকলের উচিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনে বাস্তবায়ন করা।(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না।
রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে এই কন্টেন্টটিতে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে।
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আল্লাহ তায়ালার সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে পানাহার। যা মানুষের বেঁচে থাকার একমাএ উপাদান। তাই আমরা পানাহার করব রাসূলের সুন্নাত মতো। আপনারা এই কন্টেন্টটি একটু বেশি মনোযোগ সহকারে পড়বেন আপনাদের উপকারে আসবে।
আমাদের জীবনকে সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে হলে আমাদেরকে রাসেলের সুন্নাত মানতে হবে। যার একটি হচ্ছে পানাহার। আপনারা এই কন্টেন্টটি ভালোভাবে পড়লে বুঝতে পারবেন।
পানাহার হল সকল বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।আমরা এই নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হবে। আমরা অনেকেই খাবার, পানাহারের নিয়ম কানুন আদব জানিনা। এই কনটেন্টটি দেখে খুব সহজেই আমরা খাবারের ও আদব সম্পর্কে জানতে পারি।লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর,গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্টটি শেয়ার করার জন্য ।
মাশাআল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্টিকেল।আল্লাহর ইবাদত ও বান্দার হক আদায় করার জন্য শরীরে শক্তি প্রয়োজন। আর সে জন্যই আল্লাহ তায়ালা মানুষকে খাবার গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন এবং নবীজি (সা.) খাবার গ্রহণের বাস্তব নিয়ম-পদ্ধতি শিখিয়েছেন। নবীজির সুন্নত মোতাবেক খাবার গ্রহণে যেমন রয়েছে পরকালীন সওয়াব লাভের আশা, তেমনি পার্থিব জীবনেও অসংখ্যা কল্যাণ ও উপকার।আর এই আর্টিকেলে খানা খাওয়ার আদব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। খাওয়ার আদবের মধ্যে বিসমিল্লাহ বলে খানা খাওয়া শুরু করা,ডান হাত দিয়ে খানা খাওয়া, খাবার প্লেট চেটে খাওয়া,দস্তরখান বিছিয়ে খানা খাওয়া, খাবারের দোষত্রুটি না ধরা,খাবারে ফুঁ না দেওয়া,হেলান দিয়ে না খাওয়া,খাওয়া শেষে শুকরিয়া আদায় করা ইত্যাদি। তাই আমাদের সকলের উচিত আদব মেনে খানা খাওয়া এবং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো নির্দেশিত পথে জীবন যাপন করা। আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দান করুন।আমীন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে গুছিয়ে খানা খাওয়ার আদব সম্পর্কে এই আর্টিকেল টি প্রকাশ করার জন্য।
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসাবে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, এবং সঙ্গে দিয়েছেন অফুরন্ত নেয়ামত।এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না ।আল্লাহর অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার।রাসুল (সা.) খাবার গ্রহণের আগে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলতেন। তার সঙ্গীদেরও বিসমিল্লাহ বলতে উৎসাহিত করতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর নাম নিয়ে ও ডান হাত দ্বারা খানা খাও।রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন,‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।লেখককে অনেক ধন্যবাদ খানা খাওয়ার আদব সম্পর্কে কনটেন্টটি প্রকাশের জন্য ।
আল্লাহর ইবাদত ও বান্দার হক আদায় করার জন্য শরীরে শক্তি প্রয়োজন। আর সে জন্যই আল্লাহ তায়ালা মানুষকে খাবার গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন এবং নবীজি (সা.) খাবার গ্রহণের বাস্তব নিয়ম-পদ্ধতি শিখিয়েছেন। নবীজির সুন্নত মোতাবেক খাবার গ্রহণে যেমন রয়েছে পরকালীন সওয়াব লাভের আশা, তেমনি পার্থিব জীবনেও অসংখ্যা কল্যাণ ও উপকার। খাবারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংক্ষেপে কিছু সুন্নত ও আদবের কথা এই কনটেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। খাবার আল্লাহ তা’আলার দেওয়া একটি বিশেষ নেয়ামত। ।আর এ পানাহারের ও রয়েছে শরিয়াত সম্মত বিধি বিধান যা আমাদের শরীরের জন্যও অনেক উপকারি। রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।খাবার শেষে রাসুল (সা.) আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান ত্বয়্যিবান মুবারাকান ফিহি, গায়রা মাকফিইন, ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা। ’ তিনি কখনো এই দোয়া পড়তেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। মাশাল্লাহ সুন্দর একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ লেখক কে।
মানবজাতির জন্য আল্লাহতালার দেওয়া নেয়ামতের মধ্যে পানাহার একটি অন্যতম নেয়ামত । মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। রাসুল (সা.) খাবার গ্রহণের আগে সব সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলতেন। খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ ভুলিয়া গেলে একটি দোয়া পড়তে হয়। খাবার শুরু করা এবং শেষ করার দোয়া, খাবার খাওয়ার সুন্নাহ, আদব বিস্তারিত এই কনটেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে। এই কনটেন্টটিতে অনেক কিছু শিখার আছে।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব আছে তা হল :খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, হেলান দিয়ে না খাওয়া,খাবারে ফু না দেয়া, খাবারের শেষে দোয়া পড়া,আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। আমিন।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামে খাবার গ্রহণের সময় কিছু নীতি ও আচরণ অনুসরণ করতে বলা হয়েছে, যা মুসলিমদের জন্য নির্দেশনা হিসেবে কাজ করে। খাওয়ার পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা এবং খাবার শেষে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা গুরুত্বপূর্ণ। খাবার গ্রহণের সময় ডান হাতে খাওয়া এবং পরিমিত পরিমাণে খাবার গ্রহণ করা উচিৎ। এছাড়া, অন্যদের সাথে খাবার ভাগাভাগি করার এবং অতিথিদের সম্মান জানানোর উপরও জোর দেওয়া হয়েছে। এই আদবগুলো কেবল শরীয়তের নির্দেশনা নয়, বরং মানুষের মধ্যে সদ্ভাব ও সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। মানুষের রিজিক আল্লাহর তরফ থেকেই আসে। এর ব্যতীত আমরা একটি দানাও অতিরিক্ত গ্রহণ করতে পারবো না। পানাহার হলো আল্লাহর দেয়া নেয়ামত। শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে পানাহারের কিছু বিধান রয়েছে যা রাসুল (সা.) আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।
শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে খাবার খাওয়ার কি কি আদব রয়েছে তা অনেকাংশে জানা যাবে লেখকের লিখা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
এই কনন্টেইনটি মুসলমানদের জন্য খুবই উপকারী। আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত এর মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল খাবার। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। অনেকেই নিয়ম না মেনে খাওয়া শুরু করে। এই কন্টেন্ট এ খাওয়ার আদব খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।
মহান সৃষ্টিকর্তা, মানুষকে বহু অনুগ্রহ দিয়ে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে পাঠিয়েছেন। সকল অনুগ্রহের মাঝে অন্যতম অনুগ্রহ হলো পানাহার। যা শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান । এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। মানব জীবনে সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।উপরন্তু আর্টিকেল এ সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামী জীবনধারার একটি অনুচ্ছেদ তুলে ধরার জন্য।
ইসলাম একটি পূর্নাঙ্গ জীবনব্যবস্থা।ইসলামে সব বিষয়ের নিয়ম কানুন ও আদব রয়েছে।আল্লাহ তায়ালা মানবজাতির কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামতরাজি সৃষ্টি করেছেন।সেই নেয়ামতরাজির মধ্যে পানাহার আল্লাহর অন্যতম নেয়ামত।ইসলামী শরিয়তে পানাহারের কিছু আদব রয়েছে।প্রত্যেক মুসলিমের উচিত এইসব নিয়মকানুন মেনে চলা।কারণ,ইসলামের প্রতিটি বিধানেই মানবজাতির জন্য কল্যাণ রয়েছে।লেখক খাবার খাওয়ার আদব ও সুন্নাহ বিস্তারিতভাবে এই কনটেন্টটিতে আলোচনা করেছেন।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
এই কন্টেন্ট মুসলমানদের জন্য খুবই উপকারী। আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত এর মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল খাবার। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার কিছু আদব নিয়ম আছে। খাওয়ার আদব তিনটি।অনেকেই নিয়ম না মেনে খাওয়া শুরু করে। এই কন্টেন্ট এ খাওয়ার আদব খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।মানব জীবনে সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।উপরন্তু আর্টিকেল এ সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে। আরও একবার রিভিশন হয়ে গেলো সুন্নাহগুলো।সুন্নাহ মোতাবেক চললে আপনি একটি আদর্শ জীবন গড়তে পারবেন আবার সুস্থও থাকতে পারবেন।
আসসালামুআলাইকুম আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত। রাসুল (সা.) খাবার শেষে শুকরিয়া জানিয়ে বলতেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৪৫৮)।
রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।এই কন্টেন্ট মুসলমানদের জন্য খুবই উপকারী। আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত এর মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল খাবার। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার কিছু আদব নিয়ম আছে। খাওয়ার আদব তিনটি।অনেকেই নিয়ম না মেনে খাওয়া শুরু করে। এই কন্টেন্ট এ খাওয়ার আদব খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।
আমাদের জীবনকে সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে হলে আমাদেরকে রাসেলের সুন্নাত মানতে হবে। যার একটি হচ্ছে পানাহার।আল্লাহর দেয়া নেয়ামতের মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে খাবার । আমাদের শরীরের গঠন বৃদ্ধি ও টিকে থাকার জন্য পানাহার খুবই জরুর। আমাদেরকে এই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতেই হব। আমরা অনেকেই পানাহারের নিয়ম কানুন জানিনা । নিয়ম মেনে সঠিকভাবে পানাহার না করার কারণে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি । তাই এই কন্টেন্টটি ভালোভাবে পড়লে পানাহার সম্পর্কে আমরা জানতে পারবো। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্ঠে আমাদের মাঝে দেয়ার জন্য।
ইসলাম একটি পূর্নাঙ্গ জীবনব্যবস্থা।আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত এর মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল খাবার। আমরা মুসলিম হিসাবে আমাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হয়। খাবার খাওয়ার সময় আমরা সুননা মোতাবেক খাবার খাই না। এই কনটেন্ট মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ইসলামে খাবার গ্রহণের সময় কিছু নীতি ও আচরণ অনুসরণ করতে বলা হয়েছে, যা মুসলিমদের জন্য নির্দেশনা হিসেবে কাজ করে। খাওয়ার পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা এবং খাবার শেষে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা গুরুত্বপূর্ণ। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাবারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংক্ষেপে কিছু সুন্নত ও আদবের কথা এই কনটেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
আল্লাহ তা’আলা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাঁর অফুরন্ত নিয়ামত দান করেছেন। তার মধ্যে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হলো পানাহার। মানুষের টিকে থাকার মূল উপকরণ হলো পানাহার। আল্লাহর দেওয়া এ নিয়ামত ভোগ করার পর আমাদের কর্তব্য আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। এছাড়াও খাওয়ার কিছু আদবও রয়েছে।
আমাদের প্রিয় নবী (স.) কিভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তাঁর অবলম্বনকৃত পদ্ধতি এসব বিষয়ে কিছুটা ধারণা পেতে পারি এ আর্টিকেলটির মাধ্যমে।
আল্লাহ আমাদেরকে পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে পাঠিয়েছেন। শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে আল্লাহ আমাদের উপর যতগুলি নেয়ামত দিয়েছেন তার মধ্যে অন্যতম নেয়ামত হলো পানাহার। খাবার আল্লাহ তা’আলার দেওয়া একটি বিশেষ নেয়ামত। আমাদের উচিত সেই নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। রাসুল (সাঃ) খাবার খাওয়ার বিভিন্ন আদব সম্পর্কে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। সেই নির্দেশনা মেনে চললে বরকত লাভ করা সম্ভব। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন করলে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। উক্ত অনুচ্ছেদটিতে খাবার খাওয়ার আদব ও সুন্নাহ লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আসসালামু আলাইকুম ইসলাম একটি পূর্নাঙ্গ জীবনব্যবস্থা।আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত এর মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল খাবার। আমরা মুসলিম হিসাবে আমাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হয়। মেনে চলতে হল এগুলা জানতে হবে উপরে যে লেখক কে লিখেছে এ লেখাটা আশা করি সবার উপকার হবে এই কনটেন্ট মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রিযিক এর একমাত্র মালিক মহান রব্বুল আলামিন আল্লাহ তা আলা। আল্লাহর তার বান্দাদের অনেক নিয়ামত দান করেছেন, তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। পানাহারেরও কিছু আদব বা সুন্নাহ রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।উপরন্তু আর্টিকেল এ সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে, আর্টিকেলটি পড়লে আমরা অবশ্য উপকৃত হব, ইনশাআল্লাহ।
মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।শরীয়ত এ খাবার গ্রহণের জন্য অনেক আদব রয়েছে। রাসুল(সা.) যেভাবে খাবার খেতেন তা এই কনটেন্ট এ বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে শরিয়াহ সন্মত খাবারের নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। মুসলিম হিসেবে অবশ্যই এগুলো সবার জানা এবং মানা উচিত।
অসাধারণ বিষয়বস্তু! শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে এত সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এমন সুন্দর উপস্থাপন! আমি নিজেও খাওয়ার সময় কিছু কিছু আদব পালন করার চেষ্টা করি এবং এটি আমার খাবারের অভিজ্ঞতাকে আরও ভাল করেছে।খাওয়ার আদব নিয়ে আলোচনা করার জন্য ধন্যবাদ। আমার মনে হয়, ইসলামের ঐতিহ্য অনুযায়ী কি আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে যা আমাদের জানা উচিত?
ইসলামের শরীয়ত অনুযায়ী খাওয়ার শিষ্টাচার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ইসলামে খাবার গ্রহণের নিয়ম-কানুন প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তা রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণে নির্ধারিত। লেখাটি অত্যন্ত শিক্ষণীয়। লেখাটিতে হাদীসের উদ্ধৃতি এবং ইসলামের মৌলিক আদবের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে, যা মুসলমানদের দৈনন্দিন জীবনে সহজেই প্রয়োগযোগ্য। এ ধরনের লেখাগুলো ধর্মীয় শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
নিচের লেখাটি সংক্ষিপ্ত আকারে দেওয়া হলো:
1. বিসমিল্লাহ বলা: খাবার শুরু করার আগে “বিসমিল্লাহ” বলা ওয়াজিব, যা শয়তানের অংশগ্রহণকে প্রতিরোধ করে।
2. হাত ধোয়া: খাওয়ার আগে এবং পরে হাত ধোয়া সুন্নত, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়ক।
3. ডান হাত দিয়ে খাওয়া: রাসুল (সা.) ডান হাত দিয়ে খাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন, বাম হাতে খাওয়া হারাম এবং শয়তানের অনুকরণ।
4. আঙুল চেটে খাওয়া: খাবারের বরকত পেতে আঙুল চেটে খাওয়ার সুন্নত অনুসরণ করা উচিত।
5. পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া: খাবার পড়ে গেলে সেটি তুলে ধুয়ে খাওয়া সুন্নত, যা খাবারের অপচয় রোধ করে।
6. হেলান দিয়ে না খাওয়া: হেলান দিয়ে খাওয়া মাকরূহ, যা পেটের সমস্যার কারণ হতে পারে।
7. খাবারের দোষ না ধরা: খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা রাসুল (সা.)-এর আদর্শ, যা পরিবারে শান্তি বজায় রাখে।
8. খাবারের শেষে দোয়া: খাওয়ার পর আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা সুন্নত, যা আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেওয়ামত হচ্ছে খাবার।শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে খাবার আদব সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিভাবে খাবার খেতেন তা লেখক এই কনটেন্টে খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। তাই আমার মনে হয় এই কনটেন্ট সবার পড়া উচিত।
মাশাল্লাহ। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট। খাবার হলো বান্দার জনা আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় অনুগ্রহ। আমরা মুসলমান হিসেবে আমাদের সবারই শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদবগুলো জানা খুবই জরুরি। এ কন্টেন্টটিতে রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখকে আমাদের জন্য এমন একটি শিক্ষনীয় কন্টেন্ট লিখার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা পৃথীবীতে অসংখ্য জীবজন্তু সৃষ্টি করেছেন।তার মধ্যে মানুষকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসাবে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন এবং সঙ্গে দিয়েছেন অফুরন্ত নেয়ামত। মহান রবের অসংখ্য নেয়ামতের মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হল রিজিক। এই রিজিক গ্রহণ করার মাধ্যমে মানুষ বেঁচে থাকে এবং তার শরীরিক ও মানসিক গঠন হয়। আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আমাদের প্রীয় নবি হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অতি আদব ও বিনয়ের সাথে আল্লাহর দেয়া রিজিক গ্রহণ করতেন। রাসুলুল্লাহ সাঃ খাবার খাওয়ার বিভিন্ন আদব সম্পর্কে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। খাবার খাওয়ার সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশনা মেনে চললে আল্লাহ তা’আলার দেওয়া বরকত লাভ করা সম্ভব হবে। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই আর্টিকেলটিতে খাওয়ার আদব কায়দা গুলো সম্পর্কে রাসূল ( সা:) এর সুন্নত সমূহ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
কনটেন্টটি পড়ে খাবার গ্রহনের সুন্নত তরিকা সম্পর্কে জানতে পেরেছি।
ইসলামে খাওয়ার নিয়ম অনেক সুন্দর। যারা অনুসরণ করবে তারা উপকৃত হবে। এই সম্পর্কে এ কন্টেন্টে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব আর এই জীবন যাপনে রয়েছে নানা রকম বৈচিত্র্য আল্লাহ পাক আমাদের সবকিছু র নিয়ম কুরআন এর মাধ্যমে বলে দিয়েছেন, এই কন্টেন্ট টি পড়লে আমরা অজানা কথা জানতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
খাবার বা পানাহার হল মানুষের শরীর গঠন, বর্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান এবং আল্লাহর দেয়া অনুগ্রহের মধ্যে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ। শরীয়ত এ খাবার গ্রহণের জন্য অনেক আদব রয়েছে। রাসুল(সা.) যেভাবে খাবার খেতেন তা এই কনটেন্ট এ বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।যেমন:খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা,হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,ডান হাতে খাওয়া,দস্তরখানা বিছিয়ে খাওয়া,,হাত ও আঙ্গুল চেটে খাওয়া,দাঁড়িয়ে ও হেলান দিয়ে পানহার না করা, খাবারে দোষ-ত্রুটি না ধরা,খাবার শেষে শুকরিয়া আদায় করা ইত্যাদ রাসূল(সা.) এর সুন্নত। এগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের জীবন সুন্দর সার্থক হবে।
ধন্যবাদ কনটেন্ট লেখক কে।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান।এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। মানব জীবনে সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন। যা এই আর্টিকেলটিতে লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
ইসলামে খাবার গ্রহণের সময় কিছু নীতি ও আচরণ অনুসরণ করতে বলা হয়েছে, যা মুসলিমদের জন্য নির্দেশনা হিসেবে কাজ করে। খাওয়ার পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা এবং খাবার শেষে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা গুরুত্বপূর্ণ। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাবারের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংক্ষেপে কিছু সুন্নহ ও আদবের কথা এই কনটেন্টটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
রিযিক আল্লাহর দেওয়া নিয়ামত।ইসলামে খাবার খাওয়ার কিছু আদব রয়েছে যা আমাদের অনেকেই জানা নেই।ধন্যবাদ লেখককে এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল টি উপহার দেওয়ার জন্য।এই আর্টিকেল টি পড়ে সকলেই খুব সহজেই খাওয়ার আদব সম্পর্কে জানতে পারবে।
আমাদের যতগুলো নেয়ামত আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন তার মধ্যে পানাহার অন্যতম। ইসলামের নীতি মালা গুলো মেনে চলার মাধ্যমে আমাদের জীবন সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়। এই কন্টেনটি র মাধ্যমে আমরা ইসলামী সুন্নত তরিকার ও বিভিন্ন আদব সম্পর্কে জানতে পারি। অনেক ধন্যবাদ লেখককে।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করা উচিত। এ কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে যা প্রতিটি মুসলমানের জানা ও পালন করা আবশ্যক। কন্টেন্টটিতে খাওয়ার আদব কায়দা গুলো সম্পর্কে রাসূল ( সা:) এর সুন্নত সমূহ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে । ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট লেখার জন্য।
আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত। রাসূল(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না।শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব আছে তা হলো :খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলাঃ আমর বিন আবু সালামা থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন:হে বৎস! বিসমিল্লাহ বল এবং ডান হাত দিয়ে খাও। আর খাবার পাত্রের যে অংশ তোমার সাথে লাগানো সে অংশ থেকে খাও ।অর্থাৎ, হুযাইফা রা. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, শয়তান ঐ খাবারকে নিজের জন্য হালাল মনে করে যার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা হয় নি।বিসমিল্লাহ বলতে ভুলে গেলে আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, “যখন তোমরা খানা খেতে শুরু করো তখন আল্লাহর নাম স্মরণ করো। আর যদি আল্লাহর নাম স্মরণ করতে ভুলে যাও, তাহলে বলো, ‘বিসমিল্লাহি আওয়ালাহু ওআখিরাহ। ” (আবু দাউদ, হাদিস নং : ৩৭৬৭, তিরমিজি, হাদিস নং: ১৮৫৮)। হাত ধুয়ে খাবার খাওয়া শুরু ও শেষ করা ।
দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়াঃদস্তরখানে খাবার রেখে খেলে মার্জিতভাব প্রকাশ পায়। বিনয় ও সভ্য-জীবনের অনুশীলনও হয়। এটা সরল ও নিরহংকার মানুষের স্বভাব। এছাড়াও দস্তরখানে খাবার রাখলে— যেহেতু একটু নিচু হয়ে খাবার খেতে হয়, এতে পেটে চাপ থাকে। মাত্রাতিরিক্ত আহার করে দেহে মেদ তৈরির আশঙ্কা কম থাকে।
ডান হাত দিয়ে খাওয়াঃরাসুল (সা.) আজীবন ডান হাত দিয়ে খাবার খেতেন। বাম হাত দিয়ে খাবার খেতে নিষেধ করেছেন তিনি। আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বাম হাত দ্বারা খাবার খেয়ো না ও পান করো না। কেননা শয়তান বাম হাতে খায় ও পান করে। ’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৩৭৬; পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া,আঙুল চেটে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, হেলান দিয়ে না খাওয়া,খাবারে ফু না দেয়া,প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে খাওয়া হারাম,দাঁড়িয়ে পানাহার না করা,খাবারের শেষে দোযা পড়া।আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে দোয়া পড়া ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতওয়া আমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।আমীন।উপরোক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
সকল বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার ।আমাদের এই নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হবে। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। আমরা অনেকেই খাবার, পানাহারের নিয়ম কানুন আদব জানিনা।খুব সহজেই এই কনটেন্টটি দেখে আমরা খাবারের আদব সম্পর্কে জানতে পারি। তাই কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
খাওয়ার আদব সম্পর্কে শরীয়তের নির্দেশনাগুলো মুসলমানদের দৈনন্দিন জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রথমে আল্লাহর নাম স্মরণ করে “বিসমিল্লাহ” বলা এবং ডান হাত দিয়ে খাবার খাওয়ার সুন্নত পালন করা, খাওয়ার আগে এবং পরে হাত ধোয়া, দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, খাবারের প্রশংসা করা, এবং শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করে দোয়া পড়া—এসব বিষয় মুসলমানদের খাওয়ার সময় যে আদব পালন করতে হবে তারই অংশ।
এগুলো আমাদের জীবনের অভ্যাসে রূপান্তরিত হলে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা সহজ হবে এবং আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজই ইবাদতের অংশে পরিণত হবে।
প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ কন্টেন্ট লেখক কে।
আমাদের এতো সুন্দর করে খাবার খাওয়ার সুন্নাত ও আদব জানানোর জন্য।
রিজিক আসে মহান রব্বুল আলামীনের অসীম অনুগ্রহ থেকে।
অবশ্য এর জন্য আমাদের রব্বুল আলামীনের দরবারে শুকরিয়া আদায় করা উচিত আলহামদুলিল্লাহ।
তবে খাবার খাওয়ার বেশ কিছু সুন্নাত রয়েছে যে আমাদের রাসূল(সাঃ)
শিখিয়ে গেছেন।এসব জানা আমাদের সকল মুসলিমের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
যা এই কন্টেন্টে লেখক অতীব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।
এজন্য জানতে ও শিখতে হলে এই কন্টেন্ট টা সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন আশা করি।
আসসালামু আলাইকুম। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য। ৷রাসূল(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। রিযিক এর একমাত্র মালিক মহান রব্বুল আলামিন আল্লাহ তা আলা। আল্লাহর তার বান্দাদের অনেক নিয়ামত দান করেছেন, তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। পানাহারেরও কিছু আদব বা সুন্নাহ রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।
সকল মুসলিম তথা মুমিন ব্যক্তির করনীয় প্রতিটি কাজের মধ্যে আল্লাহ তায়ালার নিয়ামত রয়েছে।
নবি রাসুলদের দেখানো পথে শরীয়তের বিধি নিষেধ মেনে চলতে পারলে আামাদের সবার জীবন দুনিয়ায় যেমন সুন্দর হবে আখিরাতেও শান্তি উপভোগ করতে পারব।
আলহামদুলিল্লাহ এই কন্টেন্টিতে খাবার খাওয়ার জন শরীয়তের সকল নিয়ম খুবই সুন্দর করে বলে দেয়া হয়েছে।
মুসলিম হিসেবে আামাদের সবার এই সম্পর্কে জানা থাকা জরুরী।
পানাহার হলো আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহ গুলোর মধ্যে অন্যতম।যা মানুষের শরীর বৃদ্ধি,গঠন,এবং বেচে থাকার মূল উপাদান।রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের সবার উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।মানব জীবনে সবসময় সুন্নত মোতাবেক চলা উচিত।পানাহারের ও কিছু সুন্নত রয়েছে।রাসুল(সাঃ) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন,ডান হাত দিয়ে খাবার খেতেন।খাবার শেষ করে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন।এছাড়াও দস্তরখানা বিছিয়ে খাওয়া,পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া,খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা,হেলান দিয়ে খাবার না খাওয়া,খাবারে ফু না দেওয়া,খাবার শেষে দোয়া পড়া ইত্যাদি বিভিন্ন সুন্নাহ রয়েছে।
যা উক্ত আর্টিকেল টি তে উল্লিখিত রয়েছে।
পানাহার আল্লাহ্ প্রদত্ত একটি অশেষ নেয়ামত।নবিকরিম (সাঃ) আমাদের পানাহারের কিছু আদব শিখিয়ে গেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।মানব জীবনে সবসময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।সকল মুসলিম তথা মুমিন ব্যক্তির করনীয় প্রতিটি কাজের মধ্যে আল্লাহ তায়ালার নিয়ামত রয়েছে।মুসলিম হিসেবে আামাদের সবার এই সম্পর্কে জানা থাকা জরুরী।রাসূল(সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।কিভাবে খাবার গ্রহন করতে হবে, কিভাবে খাবার খাওয়া যাবে না এবং খাবারের শেষে আল্লাহ্’র শুকরিয়া কিভাবে আদায় করতে হবে এসকল বিষয় লেখক খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।আবার কিভাবে খাবার খেলে তা হারামে পরিণত হবে সেটিও আলোচনা করা হয়েছে।আলহামদুলিল্লাহ এই কন্টেন্টিতে খাবার খাওয়ার জন শরীয়তের সকল নিয়ম খুবই সুন্দর করে বলে দেয়া হয়েছে। । এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট শেয়ার করার জন্য লেখককে অসংখ্য সাদুবাদ জানাই।আল্লাহ আমাদের সকলকে রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন।আমিন।
আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে একটি সর্বোত্তম কাজ হচ্ছে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের অভ্যাস। এজন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা উচিত। খাওয়ার আগে বিসমিল্লাহ বলতে হবে, কারণ এটা ওয়াজিব।
লেখক একজন মুসলিম হিসেবে চমৎকারভাবে এই কনটেন্টটি তৈরি করেছেন।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। খাবার খাওয়ার কিছু নিয়মাবলী রয়েছে যা আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা:) মেনে চলতেন। আর আমাদের উচিত আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা:) এর পথ অনুসরণ করা।রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন। এই নিয়মাবলী গুলো আমাদেরও অনুসরণ করা উচিত।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ এতসুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
মাশাআল্লাহ কনটেন্ট টি অনেক সুন্দর।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না।খাবার শেষে রাসুল (সা.) আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) খাবার শেষ করে বলতেন, ‘আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরান ত্বয়্যিবান মুবারাকান ফিহি, গায়রা মাকফিইন, ওলা মুয়াদ্দায়িন ওলা মুসতাগনা আনহু রাব্বানা। ’ তিনি কখনো এই দোয়া পড়তেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫৪৫৮)
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন। এ দয়ার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সভ্যতা ও শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য। মহানবী (সা) পানাহারের যে নির্দেশনা দিয়েছেন আটিকেল টি তে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, ধন্যবাদ লেখককে। রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
রাসুল (সা.) খাবার আগে বিসমিল্লাহ বলতেন তা আমরা সকলে জানি। এমন আরও কতগুলো নিয়ম নবিজী আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন,যার সবগুলো আমরা অনেকেই হয়তো জানি আবার অনেকে হয়তো জানিনা।এ লেখাটিতে তা সুন্দরভাবে গুছিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। খাওয়ার আদব সম্পর্কে শরীয়তের নির্দেশনাগুলো মুসলমানদের দৈনন্দিন জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।আমাদের প্রীয় নবি হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অতি আদব ও বিনয়ের সাথে আল্লাহর দেয়া রিজিক গ্রহণ করতেন। রাসুলুল্লাহ সাঃ খাবার খাওয়ার বিভিন্ন আদব সম্পর্কে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কন্টেন্ট টিতে। কন্টেন্ট টি প্রত্যেকটা মুসলমানের পড়া উচিত। ধন্যবাদ লেখককে।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। ইসলামের সকল নিয়ম কানুন পালনের মধ্যেই মানব জাতির কল্যাণ। ইসলামের নানা বিধিনিষেধের মধ্যে খাওয়ার আদব একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খাবার আল্লাহ তা’আলার দেওয়া একটি বিশেষ নেয়ামত। খাবার খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে বসে ডান হাতে খাওয়া আবশ্যক। এবং খাওয়ার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা জরুরী। রাসুলুল্লাহ সাঃ খাবার খাওয়ার বিভিন্ন আদব সম্পর্কে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। খাবার খাওয়ার সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্দেশনা মেনে চললে আল্লাহ তা’আলার দেওয়া বরকত লাভ করা সম্ভব হবে।খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে অনেক ধন্যবাদ ,কারণ বর্তমান সময়ে আমরা অনেকে খাবার গ্রহনের এই নিয়ম-কানুন জানিনা ।এটা পড়লে কনেকেরই কাজে দেবে।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। ইসলামের সকল নিয়ম কানুন পালনের মধ্যেই মানব জাতির কল্যাণ।একজন ঈমানদারের প্রতিটি কাজই হবে শরীয়াত সম্মত উপায়ে। ইসলামের নানা বিধিনিষেধের মধ্যে খাওয়ার আদব একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়,যা জানা প্রত্যেক মুসলমানদের খুবই দরকারী।এই কন্টেন্টিতে খাবার খাওয়ার কি কি আদব বা সুন্নাত রয়েছে তা সুন্দর ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে ।
পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে অনেক নেয়ামত দান করেছেন। এসব নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা আমাদের অবশ্যই উচিত প্রত্যেকটা নেয়ামত উপভোগ করার প্রথমে বিসমিল্লাহ বলে শুরু করতে হবে ।এতে যেমন আমাদের অনেক সওয়াব হবে এবং আল্লাহ পাক অনেক খুশি হবেন। প্রতিটি কাজে একটি নিয়ম নীতি মেনে চলা উচিত। এত সুন্দর একটি কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত হলো সুস্থতা,আর এই সুস্থ দেহ টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।
আল্লাহ তায়ালার বান্দার উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে সবচেয়ে অন্যতম প্রধান হল পানাহার। যা আমাদের শরীর গঠন, বন্ধন, টিকে থাকার মূল উপাদান। এই অশেষ নেয়ামত করার জন্য সব সময় আমাদের স্রষ্টার প্রতি প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত। এবং এই অশেষ নিয়ামতের প্রতি আদব রাখা উচিত। আমাদের উচিত খাওয়ার আদব অনুসারে খাবার খাওয়া ও রাসুল (সা.) সুন্নত মোতাবেক চলা।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা এই কন্টেন্টিতে করা হয়েছে। পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে অনেক নেয়ামত দান করেছেন। আর আসব নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা আমাদের সবারই উচিত। খাওয়ার আদব অনুসারে খাবার খাওয়া ও রাসুল (সা.) সুন্নত মোতাবেক চলা আমাদের উচিত। এই কন্টেন্টিতে লেখক এই বিষয় গুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।
প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ কন্টেন্ট লেখক কে।
আমাদের এতো সুন্দর করে খাবার খাওয়ার সুন্নাত ও আদব জানানোর জন্য।
রিজিক আসে মহান রব্বুল আলামীনের অসীম অনুগ্রহ থেকে।
অবশ্য এর জন্য আমাদের রব্বুল আলামীনের দরবারে শুকরিয়া আদায় করা উচিত আলহামদুলিল্লাহ।
তবে খাবার খাওয়ার বেশ কিছু সুন্নাত রয়েছে যে আমাদের রাসূল(সাঃ)
শিখিয়ে গেছেন।এসব জানা আমাদের সকল মুসলিমের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
একজন ঈমানদারের প্রতিটি কাজ ই হবে শরীয়াত সম্মত উপায়ে।আল্লাহর দেয়া নিয়ামতের মধ্যে পানাহার অন্যতম।আর এ পানাহারের ও রয়েছে শরিয়াত সম্মত বিধি বিধান যা আমাদের শরীরের জন্যও অনেক উপকারি।এই আটিকেল পাঠের মাধ্যমে খাবার খাওয়ার কি কি আদব বা সুন্নাত রয়েছে তা সহজেই জানা যাবে।
আস,সালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ
আমাদের ইসলাম ধর্মের খানা খাওয়ার আগে পরে বিশেষ কয়েকটি দোয়া তার মধ্যে একটি হলো বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া দাওয়া শুরু করতে হয়, খাবার সামনে আসলে ও একটি দোয়া আছে। তাই খাবার খাওয়ার কিছু ভদ্রতা ও আছে। এই আর্টিকেলটি তে খাবারের আদব কায়দা দোয়া মাসয়ালা এবং এ জাতীয় জরুরি দোয়া, মাসয়ালা _ মাসায়েল নিয়ম কানুন এই আর্টিকেলটি তে লেখক উল্লেখ করেছেন। এই জন্য লেখককে অনেক অনেক কৃতজ্ঞ।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলো অনুগ্রহ আছে তার মধ্যে পানাহার হলো অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ। এটি হচ্ছে মানুষের শরীরের গঠন, বর্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাবারের আদবগুলো হলোঃ খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, খাবার আগে হাত ধোয়া, দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাবার খাওয়া, হাত ও আঙ্গুল চেটে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হেলান দিয়ে না খাওয়া, খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, খাবারে ফুঁ না দেওয়া, প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে না খাওয়া, দাঁড়িয়ে পানাহার না করা, খাবারের শেষে দোয়া পড়া। রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর এই সুন্নতগুলো মেনে চললে আমাদের জীবন সার্থক ও সুন্দর হবে। লেখক এই কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাবারের কি কি আদবগুলো রয়েছে সেগুলো খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট। আমরা প্রায় সকলেই মুসলিম ঘরের সন্তান আমরা খাবার খাওয়ার আদব সম্পর্কে সবাই অজ্ঞত। খাবার খাওয়ার সুন্নাহ পদ্ধতি রয়েছে। সুন্নাহ পদ্ধতিতে খাবার গ্রহণের অনেক উপকার রয়েছে। আমরা যদি সুন্নাহ পদ্ধতিতে খাবার গ্রহণ করি তাহলে আমাদের শারীরিক উন্নতি সাধিত হবে। আমাদের সকলেরই উচিত সুন্নাহ পদ্ধতিতে খাবার গ্রহণ করা।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে।এ নেয়ামতের আরো একটি দাবি হচ্ছে, এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি করা যাবে না। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাবারের আদবগুলো হলোঃ খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, খাবার আগে হাত ধোয়া, দস্তরখান বিছিয়ে খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাবার খাওয়া, হাত ও আঙ্গুল চেটে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হেলান দিয়ে না খাওয়া, খাবারের দোষ-ত্রুটি না ধরা, খাবারে ফুঁ না দেওয়া, প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে না খাওয়া, দাঁড়িয়ে পানাহার না করা, খাবারের শেষে দোয়া পড়া। রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর এই সুন্নতগুলো মেনে চললে আমাদের জীবন সার্থক ও সুন্দর হবে। লেখক এই কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাবারের কি কি আদবগুলো রয়েছে সেগুলো খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
কন্টেন্টিতে নবিজী আমাদেরকে খাবার খাওয়ার যে নিয়মগুলো জানিয়ে গিয়েছেন তা সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব। নানা বিধিনিষেধের মধ্যে খাওয়ার আদব একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়,যা জানা প্রত্যেক মুসলমানদের খুবই দরকারী। আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত হলো সুস্থতা,আর এই সুস্থ দেহ টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই কনটেন্টটিতে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।।
আল্লাহ মানুষের শরীরের গঠন টিকে থাকা মূল উপাদান হচ্ছে পানহার। আল্লাহর বান্দার উপর অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হলো পানাহার। আল্লাহ তাআলা খাবারের মাধ্যমে আমাদের প্রতি অনেক বড় দয়া ও অনুগ্রহ করেন ।খাবারের শুরুতে রাসূল ( সা:)বিসমিল্লাহ বলতেন ।
খাবারের শেষে রাসুল ( সা:)আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাতেন ও দোয়া পড়তেন। “শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব”এই কনটেন্ট টি পড়লে আপনারা সব বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ।
আমাদের যতগুলো নেয়ামত আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন তার মধ্যে পানাহার অন্যতম। ইসলামের নীতি মালা গুলো মেনে চলার মাধ্যমে আমাদের জীবন সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়। এই কন্টেনটি র মাধ্যমে আমরা ইসলামী সুন্নত তরিকার ও বিভিন্ন আদব সম্পর্কে জানতে পারি। অনেক ধন্যবাদ লেখককে।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।আর রাসূল আমাদেরকে সেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার আদব শিখিয়েছেন। সুন্নাহ পদ্ধতিতে খাবার গ্রহণ করা হচ্ছে শরীয়তের আদব। খাবারের শুরুতে এবং শেষে রাসুল আমাদেরকে দোয়া শিখিয়েছেন। এছাড়া খাবারের কিছু বিধি নিষেধ নিয়মও রয়েছে।এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। যা এই কনটেন্ট দিতে সুন্দর ভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন। আমাদের সকলের উচিত সেই নিয়ম কানুন মেনে খাবার গ্রহণ করা। ইসলাম শৃঙ্খলা শিখায় আর সেই শৃঙ্খলা মেনে চলার মধ্যেই জীবন সুন্দর হয়।।
Assalamu Alaikum, I came to know many manners of eating including the Sunnah of the Prophet (peace be upon him).
মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।যা আল্লাহর বান্দাদের উপর অনুগ্রহের মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ৷ যার কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে। আহারের বিশেষ কিছু আদব আছে যা রাসূল (সা.) আমাদের শিখিয়েছন।যেমন:
১।খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা।
২। খাবার গ্রহণের আগে হাত ধোয়া আবশ্যক।
৩। ডান হাত দিয়ে খাওয়া।
৪।খাওয়ার সময় সর্বদা হাত চেটে খাওয়া।
,৫।দস্তরখানায় বিছিয়ে খওয়া।
৬। পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া
৭। দাঁড়িয়ে না খাওয়া ইত্যাদি
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। রাসূল (সা.) এর আহার গ্রহণের সুন্নতগুলো এই কনটেন্ট এ সুন্দরভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। লেখকের প্রতি শুকরিয়া। আল্লাহ লেখককে এর উত্তম প্রতিদান দান করুক।আমিন!!
খাদ্যগ্রহণ আল্লাহর এক বড় অনুগ্রহ, যা মানুষের শরীরের বিকাশ, বেঁচে থাকা ও সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এ নেয়ামতের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং আল্লাহর বিধান মেনে চলা মানুষের কর্তব্য। উলামারা এই বিষয়ে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, কারণ ইসলাম জীবনের প্রতিটি দিককেই সঠিকভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। রাসুল (সা.)-এর খাবার গ্রহণের পদ্ধতি ও সুন্নত মেনে চললে আমাদের জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া জানানো ও তাঁর কাছে দোয়া করা উচিত, যেমনটি রাসুল (সা.) করতেন।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। আল্লাহ তায়ালার বান্দার উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে সবচেয়ে অন্যতম প্রধান হল পানাহার। বর্তমান সময়ে আমরা অনেকে খাবার গ্রহনের এই নিয়ম-কানুন জানিনা।কন্টেন্টটিতে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে গুছিয়ে খানা খাওয়ার আদব সম্পর্কে এই আর্টিকেল টি প্রকাশ করার জন্য। আমাদের উচিত খাওয়ার আদব অনুসারে খাবার খাওয়া ও রাসুল (সা.) সুন্নত মোতাবেক চলা।
আমাদের যতগুলো নিয়ামত আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন তার মধ্যে পানাহার অন্যতম।এই পানাহার গ্রহন করারও নিয়মাবলী রয়েছে যা ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক পালন করার বিধি রয়েছে।।নবী কারীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনযাপন অনুসরন করে কাজ করাই হলো সুন্নাহ।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক পানাহারের বিষয়ে অনেক নির্দেশ হাদিসে বর্ণিত রয়েছে।কন্টেন্ট টিতে লেখক তারই একটি অনুচ্ছেদ রচনা করেছেন।শরীয়তের দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী কিভাবে খাদ্য গ্রহন করা উচিত তার একটি সুনির্দিষ্ট অনুচ্ছেদ রচনার জন্য ধন্যবাদ লেখককে।এই কন্টন্ট টি পড়ে শরীয়াহ মোতাবেক সুস্থ ও সুন্দর জীবন গড়তে উদ্বুদ্ধ হতে পারি।
রিজিক মহান আল্লাহ তাআ’লার একটি বিশেষ নিয়ামত। রিজিক বা খাবার গ্রহণের কিছু নিয়ম আছে। রাসুল (সাঃ) কীভাবে খাবার খেতেন,খাবার গ্রহণে তার পদ্ধতি কী ছিল তা লেখক সুন্দর ভাবে কনটেন্ট টিতে তুলে ধরেছেন। রাসুল (সাঃ) এর সুন্নত গুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন অনেক সুন্দর ও সা্র্থক হবে।আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
আমরা প্রতিদিন খাদ্য গ্রহণ করে থাকি কিন্তু খাওয়ার সঠিক আদব সম্পর্কে অনেকেই জানি না। রাসুল(সাঃ)এর সুন্নত গুলো সঠিকভাবে পালন করলে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসুল (সাঃ) সুন্নত গুলো পালন করার তাওফীক দান করুন।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।
উপরোক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
খাবার একটি আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত। আমাদের মহানবী রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুন্নত মোতাবেক খাবার গ্রহণ সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান দিয়েছে যেমন খাবার আগে বিসমিল্লাহ বলে খাবার গ্রহণ করা, আবার ডান হাত দিয়ে খাওয়া, খাবার গ্রহণের আগে হাত ধোয়া, দাঁড়িয়ে খাবার গ্রহণ না করা, আবার নিচে পড়ে গেলে সেটা তুলে খাওয়া। বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই শরীয়ত দৃষ্টিকোণ মোতাবেক খাবার গ্রহণ করি না বা জানিনা । এই কনটেন্টটিতে লেখক অনেক সুন্দর করে শরীয়ত মোতাবেক কিভাবে খাবার গ্রহণ করতে হয় তা আলোচনা করেছেন।
আল্লাহতালার দেওয়া অন্যতম উত্তম হচ্ছে পানাহার। পানাহার এর মাধ্যমে শরীরের রোগ নির্মল ও শরীর গঠনে সহায়ক। ইসলামী নীতি-রীতি অনুসরণ করে খাওয়া অবশ্য। তাতে আল্লাহ তায়ালার নিয়ামত রয়েছে। উপরের কনটেন্টিতে যা সুন্দর করে লেখা রয়েছে।
রিজিক এমন একটা জিনিস যেটা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে। কোন কিছু খাওয়ার আগে বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া শুরু করা উচিত আর যে কোন খাবার ডান হাতে খাওয়া উচিত। প্রতিটা মানুষের উচিত খাবার খাওয়ার আগে দান হাত ধুয়ে খাওয়া। কোন মানুষের খাবার অপচয় করা উচিত না যে কোন খাবার নষ্ট হওয়ার আগে খেয়ে নেয়া উচিত আর কোন খাবার নিচে পড়ে গেলে সেটা তুলে খাওয়া উচিত। আমাদের কোন খাবার হেলান দিয়ে খাওয়া উচিত না খাবারে ফু দেওয়া উচিত না। যেমন খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে খাবার শুরু করা উচিত তেমন খাবারের শেষে ও দোয়া আছে যেটা আমাদের পড়া উচিত। এই আর্টিকেলটিতে আমি মনে করি অনেক সুন্দর করে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে ইসলামী জীবনধারার তাই অনুরোধ করবো সবাই একটু সুন্দর করে পড়ে দেখবেন। লেখক কে ধন্যবাদ।
🌸 অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে! 🌸
মাশাআল্লাহ, লেখক এই লেখায় খাওয়ার আদব নিয়ে শরীয়তের দৃষ্টিভঙ্গি খুব সহজ ও প্রাঞ্জলভাবে তুলে ধরেছেন। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করতে পারি এবং শয়তানের প্রভাব থেকে বাঁচতে পারি। ✨
খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, ডান হাতে খাওয়া, হেলান না দিয়ে খাওয়া, খাবারের দোষ না ধরা, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা—এগুলো শুধু আদব নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ হওয়া উচিত। 🍴 প্রতিটি সুন্নতের পিছনে থাকা হেকমতগুলো এতটাই গভীর যে, এগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে আলোকিত করতে পারে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে এসব সুন্নতকে আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার তাওফিক দান করুন। আমিন। 🤲
✒️ জাযাকাল্লাহ খাইরান এমন সুন্দর এবং উপকারী বিষয় তুলে ধরার জন্য। প্রতিটি মুসলিমের উচিত এই লেখাটি পড়া এবং নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করা। 🌷
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট , যা আমাদের প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য জানা অত্যন্ত জরুরি।
লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরার জন্য।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। আর এ কৃতজ্ঞতা আল্লাহর প্রশংসা এবং তাঁর দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে আদায় করা যেতে পারে। রাসূল (সা.) পানাহার করার সময় বিসমিল্লাহ’ বলতেন। তার সঙ্গীদেরও বিসমিল্লাহ বলতে উৎসাহিত করতেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর নাম নিয়ে ও ডান হাত দ্বারা খানা খাও। এবং তোমার দিক হতে খাও। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৫১৬৭, তিরমিজি, হাদিস নং : ১৯১৩)রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে এই কন্টেন্টে। খুবই উপকারী কনটেন্ট।
আল্লাহতালার দেওয়া অন্যতম উত্তম হচ্ছে পানাহার। পানাহার এর মাধ্যমে শরীরের রোগ নির্মল ও শরীর গঠনে সহায়ক। ইসলামী নীতি-রীতি অনুসরণ করে খাওয়া অবশ্য। উপরের কনটেন্টটিতে রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে।
রিজিক আল্লাহর একটা বড় নিয়ামত।আমরা প্রতি দিন যে খ্যাদ গ্রহন করি ,এই খাবার গ্রহনের আদবের মধ্যে দিয়ে আমাদের রি্যিক বিদ্ধি পাই। তাই আমাদের প্রতেকের উচিৎ রাসুল (সা.) এর মত খাবার গ্রহন করা। কারন নবী কারিম (সা.) এর কাজ এবং জীবনযাপন অনুসরন করা সুন্নাহ।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।
উপরোক্ত আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
আল্লাহ তাঁর বান্দাদের যতগুলো নেয়ামত দিয়েছেন তার মধ্যে অন্যতম হলো পানাহার। অতএব এই নেয়ামতের শুকরিয়াস্বরূপ বান্দার উচিত দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা, আল্লাহর নাফরমানি না করা।
আমাদের উচিত সুন্নাহ মোতাবেক জীবনযাপন করা। নবী মুহাম্মাদ সাঃ দেখিয়ে দিয়ে গেছেন কিভাবে আমরা প্রত্যেকটি কাজ সুন্নত মোতাবেক করতে পারি। সেই হিসেবে পানাহারেরও সুন্নত তরীকা আছে। যেমন – খাবার খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে খাওয়া, ডান হাতে খাওয়া ইত্যাদি। এই আর্টিকেলে লেখক অনেক সুন্দর এবং বিস্তারিতভাবে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদবগুলো তুলে ধরেছেন। এই জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ আমাদের সকলকে সুন্নাহ মোতাবেক চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহর প্রদত্ত নেয়ামতের মধ্যে পানাহার একটি গুরুত্বপূর্ণ নেয়ামত, যার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা জরুরি। রাসুল (সা.) খাবারের আগে বিসমিল্লাহ বলা, ডান হাত দিয়ে খাওয়া এবং খাবারের শেষে শুকরিয়া আদায় করতেন। রাসুল (সা.)-এর এসব সুন্নত মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।
আল্লাহ আমাদের রিযিকদাতা।আহার আমাদের প্রতি আল্লাহ এর দেওয়া অপার নিয়ামত।শরীয়তের বিধি অনুসারে খাবার গ্রহণের কিছু নিয়ম রয়েছে যেমনঃবসে খাওয়া ,বিসমিল্লাহ বলে খাবার শুরু করা,দস্তরখানা বিছিয়ে খাওয়া,খাওয়ার শেষে আলহামদুলিল্লাহ পড়া ইত্যাদি।এই কন্টেন্ট এ লেখক খাবার গ্রহনের নিয়মগুলো খুব বিস্তারিতভাবে বর্ণ্না করেছেন।এত সুন্দর বিষয়টি সবার সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।যা মানব জীবনে অত্যান্ত গুরুত্বপুন্য।কন্টেন্ট রাইটার কে ধন্যবাদ ।গুরুত্বপুন্য কন্টেন্ট টি লেখার জন্য।
এখানে ইসলামিক জীবন যাপনের রীতিনীতি খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা রয়েছে যা ইসলাম কে সবার কাছে গ্রহন যোগ্য করে তুলেছে।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।অসাধারন লেখনী যা সবার জন্যই সুন্দর দিক নির্দেশনা।ধন্যবাদ।
এখানে ইসলামিক জীবন যাপনের রীতিনীতি খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা রয়েছে যা ইসলাম কে সবার কাছে গ্রহন যোগ্য করে তুলেছে।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।অসাধারন লেখনী যা সবার জন্যই সুন্দর দিক নির্দেশনা।ধন্যবাদ ইসলাম ও আমাদের প্রিয় রাসুল সাঃ এর নির্দেশিত নিয়ম রীতি তুলে ধরার জন্য।
আল্লাহর অশেষ নেয়ামতের মধ্যে পানাহার একটি গুরুত্বপূর্ণ নেয়ামত। মানুষের সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পানাহার গুরুত্বপূর্ণ। খাবার গ্রহণের কিছু ইসলামিক শরীয়ত মোতাবেক নিয়ম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। যেমন :খাবার আগে বিসমিল্লাহ বলা, হাত ধুয়ে খাবার খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাবার খাওয়া,দস্তারখানা বিছিয়ে খাবার খাওয়া, খাবার শেষে আঙ্গুল ছেঁটে খাওয়া, হেলান দিয়ে খাবার না খাওয়া, খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা ইত্যাদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নত। এগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে জীবন সুন্দর সার্থক হবে। এই কনটেনটিতে এই সব বিষয়গুলো আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি কনটেন্টি পড়ে দেখলে আপনারা এসব বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন
রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে সুন্নাহ মোতাবেক চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।
পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা এটাই যেন যতদিন বেঁচে আছি কোরআন ও সুন্নাহ সাথে ই জীবন কাটিয়ে যেতে পারি এই কনটেন্ট টিতে অসাধারণভাবে তুলে ধরেছেন ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আমাদের সবাই কেউ জানি কিছুটা আবার কেউ একটু বেশি জানি কিন্তু এখানে তার থেকেও বেশি দেওয়া আছে এক কথায় আমাদের সবার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট। লেখক কে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
একজন প্রকৃত মুমিনের হৃদয়ের তামান্না হলো রবের প্রিয় বান্দা হওয়া। পরিপূর্ণ শারীয়াহ্ মোতাবেক জীবন যাপন করে আমরা সেই পথে বহুদূর এগিয়ে যেতে পারি আল্লাহ্ চাহেন তো। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব শেষ নবী রসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের সত্য সরল পথের দিকনির্দেশক, পথপ্রদর্শক, আমরা তাঁর উম্মাহ্। তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তাঁর উম্মতের কাছে সত্যের বাণী পৌছে দিয়েছেন। মানবজীবনের প্রতিটি পদে কি কি করণীয়, যা কিছু বান্দাকে আল্লাহ্ সুবহানাহুতায়ালার নিকটবর্তী করবে, যে আমল দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য কল্যাণকর সব কিছু সবিস্তারে শিখিয়ে গেছেন, নিজের প্রাত্যহিক জীবনে করে দেখিয়েছেন। খাবার আদবসমুহ তেমনই কিছু গুরুত্বপূর্ণ পালনীয় সুন্নাহ্। খাবার আগে বিসমিল্লাহ বলা, বিসমিল্লাহ্ বলতে ভুলে গেলে কি বলতে হয়, ধুয়ে খাবার খাওয়া, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, দস্তরখানা বিছিয়ে খাবার খাওয়া, খাবার শেষে আঙ্গুল চেটে খাওয়া, হেলান দিয়ে খাবার না খাওয়া, খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা….এই শরীয়াহ্ সম্মত খাওয়ার সুন্নাহ্ গুলো আমরা জেনেছি এই অসাধারণ লেখাটি থেকে। আমরা সকলে এগুলো আমল করার চেষ্টা করবো, অন্যদেরও শেখাবো ইংশাল্লাহ্।
মানুষের জীবনে পানাহার একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় আর এই পানাহার আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত।যে নেয়ামকে আমাদের অস্বিকার করার কোন ক্ষমতাই নাই। যা আমার নবীজি শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু বর্তমান সমাজে বেশির ভাগ মানুষই জানে না খাবার খাওয়ার আদব কেমন বা কি! সবাই এসব ব্যাপারে বড়োই উদাসীন। এই আর্টিকেলে লেখক অনেক সুন্দর এবং বিস্তারিতভাবে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদবগুলো তুলে ধরেছেন। এই জন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ
উক্ত আর্টিকেল-এ লেখক খাবারের আদবগুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। এই আদবগুলো মেনে চললে দুনিয়া ও আখেরাতে অশেষ কামিয়াবি অর্জন করা যাবে ইনশাআল্লাহ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহর অন্যতম অনুগ্রহ হল পানাহার, যা আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য। এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর বিধান মেনে চলা উচিত। রাসুল (সা.) খাবার শেষে শুকরিয়া জানিয়ে বলতেন: ‘আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি আতআমানা ওয়াছাকানা ওয়াজাআলানা মিনাল মুসলিমিন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৪৫৮)।
রাসুল (সা.)-এর সুন্নত মেনে চললে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
Reply
এই কন্টেন্টটিতে খাবার গ্রহণের আদব ও বিভিন্ন দোয়া সন্নিবেশিত হয়েছে যা অত্যন্ত উপকারী।লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ইসলামে খাওয়ার কিছু বিশেষ আদব রয়েছে যা আমাদের নৈতিক উন্নতির জন্য অপরিহার্য। প্রথমেই, খাবার শুরু করার আগে বিসমিল্লাহ বলা অত্যন্ত জরুরি। এটি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং তাঁর কাছ থেকে বরকত চাওয়ার নিদর্শন। খাবার শুরু করার আগে হাত ধোয়া সুন্নত, যা শারীরিক ও আধ্যাত্মিক উভয় দিক থেকেই স্বাস্থ্যকর। এছাড়া, ডান হাতে খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা নবী করিম (সাঃ) এর সুন্নত এবং আদবের অংশ।খাওয়ার সময় ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাওয়া উত্তম। এতে খাবার সহজে হজম হয়।আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ আদব হলো, খাবার শেষ করার পর আলহামদুলিল্লাহ বলা। এটি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং তাঁর থেকে আরও বরকতের আশা করা।
এরকম আরো অনেক আদব আছে যা পুরো কন্টেন্টটি পড়লে ধারণা পাওয়া যাবে। আজকের কনটেন্টটি চমৎকার শিক্ষণীয় একটি কন্টেন্ট।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পানাহার,যা মানুষের টিকে থাকার মূল উপাদান।রসূল সা:
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পানাহার,যা মানুষের টিকে থাকার মূল উপাদান।খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলে ওয়াজিব।খাবারের শেষে শুকরিয়া আদায় করতে হয়।সুন্নাহ মোতাবেক চললে আমাদের জীবন অনেক সুন্দর হয়।উপরোক্ত কনটেন্টটিতে নবীর সুন্নাহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা আমাদের সকলের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার। মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের নবীর সুন্নাহ অনুযায়ী খাবার খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই এতে যেমন আল্লাহর শুকরিয়া আদায় হয় তেমনই শরিয়াহ অনুযায়ী খাওয়ার আদব পালন হয়। আর্টিকেলটিতে যাবতীয় সুন্নাহ ও আদব সম্পর্কে বলা হয়েছে যা আমাদের সকলের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
আল্লাহতায়ালার দেওয়া অন্যতম উত্তম হচ্ছে পানাহার। পানাহার এর মাধ্যমে শরীরের রোগ নির্মল ও শরীর গঠনে সহায়ক। ইসলামী নীতি-রীতি অনুসরণ করে খাওয়া অবশ্য।রাসুল(সা.) যেভাবে খাবার খেতেন তা এই কনটেন্ট এ বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে শরিয়াহ সন্মত খাবারের নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। মুসলিম হিসেবে অবশ্যই এগুলো সবার জানা এবং মানা উচিত।
আল্লাহতায়ালার দেওয়া অন্যতম উত্তম হচ্ছে পানাহার। পানাহার এর মাধ্যমে শরীরের রোগ নির্মল ও শরীর গঠনে সহায়ক। ইসলামী নীতি-রীতি অনুসরণ করে খাওয়া অবশ্য।আমাদের সকলের উচিত ইসলামের এসব ধাপগুলি মেনে চলা।ছোট ছোট কিছু কাজ আমাদের ঐ কালে নাযাতের ওছিলা হয়ে যেতে পারে।
মানুষের রিজিক আল্লাহর তরফ থেকেই আসে। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।প্রথমেই, খাবার শুরু করার আগে বিসমিল্লাহ বলা অত্যন্ত জরুরি। এটি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং তাঁর কাছ থেকে বরকত চাওয়ার নিদর্শন। খাবার শুরু করার আগে হাত ধোয়া সুন্নত, যা শারীরিক ও আধ্যাত্মিক উভয় দিক থেকেই স্বাস্থ্যকর। এছাড়া, ডান হাতে খাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা নবী করিম (সাঃ) এর সুন্নত এবং আদবের অংশ।আল্লাহ আমাদের সকলকে সুন্নাহ মোতাবেক চলার তৌফিক দান করুন আমিন।
আমাদের জন্য আল্লাহ পাক এর এক অসাধারণ নেয়ামত হচ্ছে খাবার যার মাধ্যমে আল্লাহ পাক আমাদের সুস্হ রাখেন।
এই খাবার গ্রহনে রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
খাবার গ্রহণের জন্য শরীয়তে অনেক আদব রয়েছে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) অনেক আদবের সাথে খাবার গ্রহণ করতেন। খাবার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা,হাত ধুয়ে শুরু ও শেষ করা,ডান হাতে খাওয়া,দস্তরখানা বিছিয়ে খাওয়া,,হাত ও আঙ্গুল চেটে খাওয়া,দাঁড়িয়ে ও হেলান দিয়ে পানহার না করা, খাবারে দোষ-ত্রুটি না ধরা,খাবার শেষে শুকরিয়া আদায় করা ইত্যাদ রাসূল(সা.) এর সুন্নত। এ আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
একজন ঈমানদারের প্রতিটি কাজ ই হবে শরীয়াত সম্মত উপায়ে।আল্লাহর দেয়া নিয়ামতের মধ্যে পানাহার অন্যতম।আর এ পানাহারের ও রয়েছে শরিয়াত সম্মত বিধি বিধান যা আমাদের শরীরের জন্যও অনেক উপকারি।এই কন্টেন্টি পাঠের মাধ্যমে খাবার খাওয়ার কি কি আদব বা সুন্নাত রয়েছে তা সহজেই জানা যাবে। ধন্যবাদ কন্টেন্ট লেখককে এতো উপকারী একটা কন্টেন্ট লিখার জন্য।
আল্লাহ্ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন। এত সুন্দর একটি article এর জন্য ধন্যবাদ
রিজিক আল্লার তরফ থেকে আসে যা মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা।মানব জীবনে আমাদের সব সময় সুন্নাহ মোতাবেক চলা উচিত।তেমনি পানাহারেরও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন।খাবার গ্রহণ শেষে আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করা অপরিহার্য।রাসুল (সা.)-এর সুন্নতগুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে, জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে। আল্লাহ আমাদের রাসূল( সা.) এর সুন্নাহ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।
উপরোক্ত আর্টিকেলে লেখক সুন্দর ভাবে খাওয়ার আদব কায়দাগুলো তুলে ধরেছেন। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব বলতে খাবার খাওয়ার আগে বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা এটুকুই জানতাম। এর বাহিরেও আরো বেশ কিছু আদব আছে এবং এর স্পষ্ট রেফারেন্স ও দেওয়া আছে এখানে। এটি আমার সংগ্রহে রাখলাম , আপনিও আপনার সংগ্রহে রাখতে পারেন এই কন্টেন্ট টি ।
মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।আর সেই খাবার যদি ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী হয় তাহলে আমাদের জন্য অনেক কল্যাণকর।রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি ছিল—সে সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। ধন্যবাদ লেখক কে একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল লেখার জন্য।
মানুষের শরীর গঠন, বর্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার। আর এই নেয়ামতের জন্য আল্লাহর প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব – এই আর্টিকেলে লেখক খাবার গ্রহণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যা যা রাসুল(সা.) মেনে চলেছিলেন তা সংক্ষিপ্ত আলোচনায় তুলে ধরেছেন। তার মধ্যে উল্লেখ্য ছিলো খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ্ বলা, ডান হাতে খাবার ও পানীয় গ্রহন, হেলান দিয়ে না খাওয়া, খাবারে ফু না দেওয়াসহ আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লিখেছেন। এছাড়া খাবারের শেষে দোয়া পড়ে শুকরিয়া জানানোর কথাও লেখা হয়েছে এই আর্টিকেলে। এতে করে আল্লাহর দরবারে সভ্যতা ও শিষ্টাচারের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামিক শরীয়তের বিধি মোতাবেক খাওয়ার আদবগুলো সুন্দর করে তুলে ধরার জন্য যা জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে।
খাওয়ার আদব সম্পর্কে শরীয়তের দিকনির্দেশনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । খাওয়ার সময় আল্লাহর নাম নিয়ে শুরু করা, ডান হাতে খাওয়া, খাবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা —এসবই সুন্নত হিসেবে পালনীয় এবং তা আমাদের শারীরিক ও আত্মিক কল্যাণের জন্য অপরিহার্য। লেখককে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য জাযাকাল্লাহ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ আদবগুলো মেনে চলার তাওফিক দিন।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার।আর আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে খাবার খাওয়ার কি কি আদব রয়েছে তা অনেকাংশে জানা যাবে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল পানাহার, যা মানুষের শরীর গঠন, বৃদ্ধি এবং টিকে থাকার মূল উপাদান। রিযিক মহান আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আমাদের উচিত সেই নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা। খাবার খাওয়ার কিছু নিয়মাবলী রয়েছে যা আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা:) মেনে চলতেন। সেগুলো হলো খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন। এই নিয়মাবলী গুলো আমাদেরও অনুসরণ করা উচিত।
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে খাবার খাওয়ার নিয়ম এই কন্টেন্ট সুন্দর করে উল্লেখ করা হয়েছে।
মানুষের শরীর গঠন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।আল্লাহর মানুষের জন্য যতগুলো অনুগ্রহ আছে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হলো পানাহার।আল্লাহর প্রশংসা ও তার দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে এই নেয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত। এই কনটেন্ট এ লেখক খুব সুন্দর ভাবে রাসূল (সাঃ) কিভাবে খাবার খেতেন , খাবার গ্রহণে তার কি পদ্ধতি ছিল – সে সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। রাসূল (সাঃ) – সুননত গুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে , জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে । আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
খাবার আল্লাহ তা’আলার দেওয়া একটি বিশেষ নেয়ামত।একজন ঈমানদারের প্রতিটি কাজই ইবাদাত। খাওয়া এবং পানাহার ও একটি ইবাদাত। খাবার খাওয়ার আদব সম্পর্কে বর্তমান সমাজে বেশির ভাগ মানুষই আমরা জানি না। আর্টিকেলটিতে লেখক শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।যা আমাদের মুসলমানদের জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং দরকারী। এমন সুন্দর নির্দেশনা মূলক কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মানুষের শরীর গঠন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে পানাহার।আল্লাহর মানুষের জন্য যতগুলো অনুগ্রহ আছে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হলো পানাহার।আল্লাহর প্রশংসা ও তার দেয়া বিধান পালন করার মাধ্যমে এই নেয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত। এই কনটেন্ট এ লেখক খুব সুন্দর ভাবে রাসূল (সাঃ) কিভাবে খাবার খেতেন , খাবার গ্রহণে তার কি পদ্ধতি ছিল – সে সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। রাসূল (সাঃ) – সুননত গুলো জীবনে বাস্তবায়ন সম্ভব হলে , জীবন সুন্দর ও সার্থক হবে । আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন। লেখক কে ধন্যবাদ এই কনটেন্ট টি আমাদের উপহার দেয়ার জন্য।
মানুষের রিজিক আল্লাহর তরফ থেকেই আসে। এর ব্যতীত আমরা একটি দানাও অতিরিক্ত গ্রহণ করতে পারবো না। আল্লাহর দেয়া অন্যতম নেয়ামত হলো পানা হার। বেচে থাকার জন্য যা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই খাওয়ার মাঝে-ও আদব-কায়দা রয়েছে। যা আমার নবীজি শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু বর্তমান সমাজে বেশির ভাগ মানুষই জানে না খাবার খাওয়ার আদব কেমন বা কি! সবাই এসব ব্যাপারে বড়োই উদাসীন। যা একদমই কাম্য নয়। এজন্য আমাদের খাবার খাওয়ার আদব সম্পর্কে জানতে হবে। যা লেখক এই আর্টিকেলটিতে আমার নবীজির শিখিয়ে দেয়া খাবার খাওয়ার আদবের সকল বিষয় পূঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে তুলে ধরেছেন আলহামদুলিল্লাহ। যা আমাদেরকে আমার নবীজির শিখানো সুন্নাহ মোতাবেক খেতে উৎসাহ দিবে।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার।এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি কী আদব ছিল—সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয় এই কন্টেন্টএ।
আল্লাহর প্রধান অনুগ্রহগুলোর মধ্যে অন্যতম হল রিযিক।মানুষের শরীর গঠন,বর্দ্ধন ও টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে খাবার। এই খাবারেও কিছু আদব রয়েছে যা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়ে গেছেন। আমাদের উচিত আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা:) এর পথ অনুসরণ করা।রাসুল (সা.) খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতেন, ডান হাত দিয়ে খেতেন, এবং খাবার শেষে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতেন। এছাড়া তিনি হাত ধুয়ে খেতেন, হেলান দিয়ে খেতেন না, এবং পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খেতেন। এই নিয়মাবলী গুলো আমাদেরও অনুসরণ করা উচিত।
শরীয়তের দৃষ্টিকোন থেকে খাবার খাওয়ার কি কি আদব রয়েছে তা অনেকাংশে জানা যাবে লেখকের লিখা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে।
পানাহার হল বান্দাদের উপর আল্লাহর যে অনুগ্রহ আছে তার মধ্যে অন্যতম একটি। মানুষের শরীর গঠণ, বৃদ্ধি, এবং সুস্থভাবে বেঁচে থাকার উপাদানই হচ্ছে এই পানাহার যা আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত হিসাবে আমরা গ্রহণ করি। তবে এই নেয়ামতের প্রথম দাবি হল দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং দ্বিতীয়ত এর সহায়তায় আল্লাহর নাফরমানি না করা। আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মদ (সাঃ) খাবার গ্রহণে যেসব পদ্ধতি গ্রহণ করতেন বা যেভাবে খাবার খেতেন আমরা যদি সেগুলো মেনে চলি তাহলে আমাদের নেয়ামতদাতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হয়ে যায়। পাশাপাশি সুন্নাহ পালন এবং শরীয়তের প্রতি গুরুত্বকেও প্রাধান্য দেয়া হয়। আর এজন্য আমাদেরকে খাবার গ্রহণের শুরুতে বিসমিল্লাহ হবে, হাত ধুয়ে খাবার শুরু ও শেষ করতে হবে, দস্তরখানা বিছিয়ে খেতে হবে, ডান হাত দিয়ে খাবার খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া, আঙ্গুল চেটে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া, হেলান দিয়ে না খাওয়া, খাবারে দোষ-ত্রুটি না ধরা, প্রয়োজন ছাড়া বাম হাতে না খাওয়া, দাঁড়িয়ে পানাহার না করা, খাবার শেষে দোয়া করা। আমরা যদি রাসূল (সাঃ) এর এই সুন্নতগুলো আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করি তাহলে আমাদের জীবন সার্থক ও সুন্দর হবে। এই কন্টেন্টের মধ্যে খাবার গ্রহণের শরীয়তসম্মত পদ্ধতি সম্পর্কে সুন্দরভাবে বোঝানো হয়েছে। এখানে খাবার গ্রহণের আদব সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
আল্লাহর বান্দাদের উপর যতগুলি অনুগ্রহ আছে তার মাঝে অন্যতম প্রধান অনুগ্রহ হল পানাহার।এই নেয়ামতের দাবি হল এর দাতার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। রাসুল (সা.) কীভাবে খাবার খেতেন, খাবার গ্রহণে তার কী পদ্ধতি কী আদব ছিল—সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয় এই কন্টেন্টএ।
শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে খাওয়ার আদবের মধ্যে রয়েছে খাওয়ার আগে এবং পরে হাত ধোয়া, বিসমিল্লাহ বলে খাওয়া শুরু করা, ডান হাত দিয়ে খাওয়া, হাত চেটে খাওয়া ,নিজের সামনে থেকে খাওয়া, পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া , হেলান দিয়ে না খাওয়া ,ছোট ছোট গ্রাস করে খাওয়া এবং খাবার চিবিয়ে খাওয়া ,খাবারের শেষে দোয়া পড়া। অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা, খাওয়ার সময় অন্যের প্রতি মনোযোগ না দেওয়া, এবং খাবারের প্রশংসা করা উচিত। খাওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ বলা উত্তম। এসব নিয়ম মেনে চললে খাবার হালাল ও বরকতময় হয়।
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান।
আমাদের ইসলামে সবকিছুর আদব বা নিয়ম রয়েছে। যা জানা প্রত্যেক মুসলমানদের অতিব গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহর রহমতের একটি অনুগ্ৰহ হলো পানাহার। আর পনাহারের কিছু আদব বা সুন্নত, পোস্টটি তে খুব সুন্দর ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। যা আমাদের মুসলমানদের জানা খুব দরকারী।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। একটি মানুষের জীবন কিভাবে পরিচালিত করলে সর্বোচ্চ সফলতা লাভ সম্ভব তা এতে ভালোভাবে ব্যাখ্যা করা আছে। ইসলামে রয়েছে খাবার গ্রহণেরও শরীয়ত সম্মত উপায়। এই আর্টিকেলটিতে খাবারের আদবসমূহ খুব সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একজন মুসলমানের অবশ্যই এসব নিয়ম মেনেই খাবার গ্রহণ করা উচিত।
পানাহার বান্দার প্রতি আল্লাহ রব্বুল আলামীনের অনেক বড় একটা নেয়ামত। এ জন্য প্রত্যেক বান্দাকে আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায় করা উচিত। দোয়ার মাধ্যমে আমরা শুকরিয়া আদায় করতে পারি। লেখক এখানে খাওয়ার আদব সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা।ধন্যবাদ লেখক কে।
খাবার আদব সম্পর্কিত কন্টেনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কন্টেনটি লেখার জন্য লেখকে ধন্যাদ।
খাবার আল্লাহ তাআলার শ্রেষ্ঠ রহমতের মধ্যে একটি ।এই খাবার কিভাবে গ্রহণ করব এবং খাবার শেষ এরপর আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া জ্ঞাপন করব। এইসব বিষয়ে আল্লাহ তাআলা আমাদের নবিজীর মাধ্যমে নির্দেশ দিয়েছেন। এই কনটেন্টটি তে খুব সুন্দর করে সেই বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন।
মহান রব্বুল আলামীন আমাদের পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি আমাদের জীবনকে ইসলামের শরীয়ত মোতাবেক উপভোগ করার জন্য সকল ক্ষেত্রে ফরজ, সুন্নাহ, ওয়াজিব সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসে বর্ণনা করেছেন।
পানাহারের ক্ষেত্রে কি কি সুন্নাহ অবলম্বন করতে হবে তাই এ আর্টিকেল এ লেখক উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ইসলামি আর্টিকেলটি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।