নারীরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবেন, আল্লাহ তাঁদের যৌবন ফিরিয়ে দেবেন। আয়েশা রাদিআল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
ইসলামে নারীদের সম্মান অনেক বেশি। সম্মানের মুকুট বলতে যা বোঝায়— ইসলাম নারীদের তাই পরিয়েছে। অথচ তাবৎ বিশ্বে একটা সময় নারীদের ভোগের পণ্য মনে করা হতো। এখনও অনৈসলামিক পরিবেশে নারীকে অসম্মানের পাত্র হিসেবে দেখা হয়— যার ভুরিভুরি প্রমাণ রয়েছে।
নারীর জান্নাত লাভের সহজ চারটি আমল
নারীদের প্রতি নিগ্রহের অমানবিক সুযোগ পবিত্র কোরআন দূর করে দিয়েছে। কোরআনে নারীদের নামে ও তাদের অধিকার নিয়ে স্বতন্ত্র্য সুরা অবতীর্ণ হয়েছে। এছাড়াও কন্যাসন্তানের প্রতি অচ্ছুৎ-ভাব যাদের আছে, তাদের বিষয়ে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন,
‘যখন তাদের কন্যাসন্তানের সুসংবাদ দেওয়া হয়, মনঃকষ্টে তাদের চেহারা কালো হয়ে যায়। তাদের যে সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে তার কারণে তারা নিজ সম্প্রদায়ের লোক থেকে মুখ লুকিয়ে রাখে। তারা ভাবে এই সন্তান রাখবে, নাকি মাটিতে পুঁতে ফেলবে। সাবধান! তাদের সিদ্ধান্ত কতই না নিকৃষ্ট।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ৫৮-৫৯)
নারীরা যে চার কাজে জান্নাত লাভ করবে
ইসলাম নারীদের জন্য জান্নাত লাভের পথ একদম সহজ করে দিয়েছে। এক হাদিসে আছে, “চারটি আমল করলে ” আল্লাহ তাআলা তাদের জান্নাতে পৌঁছে দেবেন। যেকোনো দরজা দিয়ে তারা জান্নাতে যেতে পারবে। হাদিসে আছে—
এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
এই “ চারটি আমলে ” বিনিময়ে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৩; মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৬৬১)
আরও পড়ুন:
মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
ক্যারিয়ার গঠনে কি কি গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন
স্বামীকে ভালোবাসা ও মান্য করা
যেসব নারী স্বামীকে ভালোবাসে না ও স্বামীর প্রতি কৃতজ্ঞ নয়— আল্লাহ তাআলা ওই সব নারীদের প্রতি রহমতের দৃষ্টি দেন না। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ সেই নারীর প্রতি রহমতের দৃষ্টি দেন না, যে স্বামীর কৃতজ্ঞতা আদায় করে না। অথচ সে তার প্রতি মুখাপেক্ষী।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৯০৮৭)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘(একবার) রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো- কোন নারী উত্তম? তিনি বললেন, যার প্রতি দৃষ্টিপাত করলে— সে স্বামীকে সন্তুষ্ট করে। স্বামী আদেশ করলে, তার আনুগত্য করে, এবং (স্ত্রী) নিজের ব্যাপারে ও তার ধন-সম্পদের ব্যাপারে যা স্বামী অপছন্দ করে, এমন কাজের মাধ্যমে স্বামীর বিরোধিতা করে না। (নাসায়ি, হাদিস : ৩২৩১)
তাকওয়া বা খোদাভীতি অর্জন করা
নারী-পুরুষ সবার তাকওয়া অর্জন করা তে হবে। তাকওয়ার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ সম্ভব। তাকওয়া না থাকলে, পথভ্রষ্ট হয়ে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। আল্লাহর রাসুল (সা.) তার প্রিয়তমা আয়েশা (রা.)-কে বলেন, ‘হে আয়েশা, তোমার জন্য আবশ্যক হলো খোদাভীতি অর্জন করা।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৯৭৮)
শেষ কথা
সুতরাং নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করা। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি এ প্রার্থনা করা-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ جَهَنَّمَ ، وَمِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ ، وَمِنْ فِتْنَةِ الْمَحْيَا وَالْمَمَاتِ ، وَمِنْ شَرِّ فِتْنَةِ الْمَسِيحِ الدَّجَّالِ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজাবি ঝাহান্নাম; ওয়া মিন আজাবিল ক্ববর; ওয়া মিন ফিতনাতিল মাহ্ইয়া ওয়াল মামাতি, ওয়া মিন শাররি ফিতনাতিল মাসীহিদ দাঝঝাল।’ (মুসলিম)
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে জাহান্নামের আজব থেকে আশ্রয় চাই, কবরের আজাব থেকে আশ্রয় চাই, তোমার কাছে জীবন ও মৃত্যুর পরীক্ষা থেকে আশ্রয় চাই। দাজঝালের ফেতনার পরীক্ষা থেকে আশ্রয় চাই।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। স্বামীর আনুগত্য করার তাওফিক দান করুন। জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বর্তমানে আমরা অধিকাংশ নারীরাই উদাসীন আমাদের কবরের জীবন নিয়ে। আমরা মেতে আছি আমাদের দুনিয়ার জীবন নিয়ে। কিন্তু একদিন আমাদের ছেড়ে যেতে হবে এই দুনিয়া, সাথে নিতে হবে ভালো আমল। সেরকমই চারটি গুরুত্বপূর্ণ আমল এই কন্টেন্টটিতে সুন্দরভাবে বলা হয়েছে। আমাদের সকলের জন্য এটি একটি উপকারী কন্টেন্ট মা শা আল্লাহ্। আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের সবাইকে উপরোক্ত আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন।
বর্তমানে পুরো বিশ্বে মুসলিম মেয়েদের অধিকাংশ ই তাদের মৃত্যুর আগের ও পরের জীবন নিয়ে উদাসীন। তারা তাদের ইমান ও আমল নিয়ে বেপরোয়া বিষয় টি অত্যন্ত দুঃখজনক। উপরের ৪ টি আমল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল। আমল গুলো সঠিক ভাবে করতে পারলে আমাদের বর্তমান জীবন যেমন সুখের হবে তেমন মৃত্যুর পরে আখিরাত ও হবে সহজ ও করা হবে পুরষ্কৃত।
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর লিখেছেন। একজন মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি আমার জন্য অনেক মূল্যবান।
মহান রব্বুল আলামীন আমাদের নারীর জন্য জান্নাত লাভ করা সহজ করে দিয়েছেন।মাএ ৪টি আমলের মাধ্যমে আমরা জান্নাত লাভ করতে পারি।নামায,রোজা,ইজ্জতের হেফাজত, স্বামীর আনুগত্য লাভের মাধ্যমে।সুতরাং আমাদের প্রতিটি মুসলিম নারীর উচিত উপরোক্ত আমল গুলি সবরের সাথে পালন করা।আল্লাহ আপনি আমাদের আমল করার তৌফিক দান করুন।ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দরভাবে নারীর জান্নাত লাভের আমল গুলি কনটেন্টের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলার জন্য।মাশাল্লাহ কনটেন্টি সবার জন্য উপকারী।
The actual life is the life of eternity which will start after death. Really helpful content for every woman. May Allah grant as taufiq to follow all this.
এই ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে আমরা অনেকেই ভূলে যাই যে আমরা এই পৃথিবীতে ক্ষণিকের জন্য এসেছি। পরকালে জান্নাত লাভের জন্য কি কি করনীয় তা আমরা অনেকে এইসব নিয়ে ভাবিই না।এই কনটেন্ট টি পড়লে আমরা অনেক ভালো ধারণা পেতে পারি। আমাদের সকলের উচিৎ এই কনটেন্ট টি একবার হলেও পড়ে দেখা।
আল্লাহ মেয়েদের জান্নাতে যাওয়ার পথ সহজ করে দিয়েছেন। নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করা। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। আমাদের প্রত্যেকের উচিত উপরোক্ত আমল করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা।
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর লিখেছেন। একমাত্র ইসলাম ধর্মে নারীদেরকে অনেক সম্মান প্রদান করেছে। একজন নারীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক। বর্তমান যুগে নারীরা খুবই উদাসীন পরকালের ব্যাপারে। আল্লাহ তাআলা নারীদেরকে অনেক সম্মান দিয়েছে। উপরুক্ত চারটি বিষয়ের উপর আমল করলে জান্নাত লাভ করা সহজ হয়। বর্তমান সময়ে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি টপিক। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা মেয়েদেরকে অনেক উঁচু সম্মানে সম্মানিত করেছেন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে বর্তমান সময়ে মেয়েরা নিজেরাই নিজেদের সম্মানকে ক্ষুন্ন করছে। এই বিষয়টি নারী জাতির জন্য খুবই অসম্মানজনক। তাই এই সহজ আমলগুলো দ্বারা নারীরা নিজেদেরকে পরিবর্তন করতে পারি এবং সহজেই জান্নাত পেতে পারি। তাই এই কনটেন্ট রাইটারকে অসংখ্য ধন্যবাদ কারণ এই কনটেন্ট টির দ্বারা নারীরা খুবই উপকৃত হবে।
ইসলামের পথ অনেক সহজ এবং ইসলাম সব সময় নারীকে একটি মর্যাদাপূর্ণ স্থানে রেখেছেন। কিন্তু আমরা আধুনিক নারী রাই সেই মর্যাদা ধরে রাখতে পারি না। একজন মুসলিম নারীর জন্য নামাজ, রোজা, লজ্জাস্থান হেফাজতে রাখা এবং স্বামীর আনুগত্য অর্জন করা খুব কঠিন বিষয় না। অথচ দুনিয়ার চাকচিক্য কে প্রাধান্য দিতে গিয়ে আমরা নারীরা বেহেশত লাভের সহজ পথ হারিয়ে ফেলি। আল্লাহ আমাদের এই আমলগুলো সকল নারীকে করার তৌফিক দান করুক আমিন।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত সহজ চারটি আমল যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। স্বামীর আনুগত্য করার তাওফিক দান করুন। জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ,
এ কনটেন্টটি প্রত্যেক মুসলিম মেয়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।
যা আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে এবং যারা পড়বে আশা করি তারা ও উপকৃত হবে।
ইনশাল্লাহ।
এরকম সুন্দর কনটেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে আন্তরিক সাধু -বাত জানাই।
আলহামদুলিল্লাহ,
এ কনটেন্টটি প্রত্যেক মুসলিম মেয়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।
যা আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে এবং যারা পড়বে আশা করি তারা ও উপকৃত হবে। ইনশাল্লাহ। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে এ বিষয়গুলো মেনে চলার তৌফিক দান করুন। ‘আমীন’
এরকম সুন্দর কনটেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে আন্তরিক সাধু -বাত জানাই।
আলহামদুলিল্লাহ,
আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত সহজ চারটি আমল যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন।আমীন। এবং দুনিয়ার চাকচিক্যময় জীবন থেকে আখিরাতের জীবনে মনোনিবেশ করার তৌফিক দান করে। সর্বোপরি ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
বর্তমান বিশ্বে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীকে ভোগ্য পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হলেও ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা। হাদিসে ঘোষিত মাত্র চারটি আমল″ নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা″ যথাযথভাবে পালনের মাধ্যমে নারীরা পেতে পারে সর্বোচ্চ সম্মানিত মকাম জান্নাত।আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন, আমিন।কনটেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা টপিকস আমাদের মুসলিম নারীদের জন্য। কনটেন্ট রাইটার কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের সামনে সহজভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
MashAllah, A nice presentation. Islam has given the highest respect to women. In the present age of fitna women are treated as commodities. May Allah protect all our women and Grant us the grace to do the deeds to go to heaven.
ইসলাম ই একমাত্র ধর্ম যেখানে নারীদেরকে সর্বচ্চো সম্মান প্রদান করা হয়েছে। পুরুষের তুলনায় নারীদের জান্নাত লাভ করা আরও সহজ করা হয়েছে। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমজানের সিয়াম, লজ্জাস্হানের হেফাজত এবং স্বামীর আনুগত্য – এই চারটি মাত্র আমলের বিনিময়ে নারীরা জান্নাতের যে কোনো একটি দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। আল্লাহ আমাদের সকল মা বোনকে এই চারটি আমল যথাযথ ভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন।
বর্তমান যুগের নারীরা ইহকালের আনন্দ ও উল্লাসে এত মেতে থাকে যে তারা পরকালের কথা ভুলে যায়।অথচ তারা জানেই না বা অনেকে জানার পরও মানতে চাইনা । যে ইসলাম নারীদের অনেক সম্মান দিয়েছে। তাদের জন্য জান্নাত কত সহজ করে দিয়েছে।লেখাটিতে যে ৪টি আমলের কথা বলা হয়েছে সকলের উচিত সেগুলো মেনে চলা।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন।
চারটি আমল করেই নারীরা কিভাবে খুব সহজেই জান্নাত লাভ করতে পারে সেটা খুব সহজ পদ্ধতিতে বর্ণনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলে। যেগুলো হলো: পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমজানের সিয়াম, লজ্জাস্থানের হেফাজত এবং স্বামীর আনুগত্য।
আর্টিকেলটি পরে খুব ভালো লাগলো 😊
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত চারটি আমল পালন যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন। 🤲
মাশাআল্লাহ। কন্টেন্ট টি অনেক সুন্দর হয়েছে। একজন মেয়ে হিসেবে আমার যা জানার দরকার তা এই কন্টেন্ট এ উল্লেখ রয়েছে। লেখকে অনেক ধন্যবাদ।
নারীরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবেন, আল্লাহ তাঁদের যৌবন ফিরিয়ে দেবেন। ইসলামে নারীদের সম্মান অনেক বেশি। সম্মানের মুকুট বলতে যা বোঝায়— ইসলাম নারীদের তাই পরিয়েছে। অথচ তাবৎ বিশ্বে একটা সময় নারীদের ভোগের পণ্য মনে করা হতো। এখনও অনৈসলামিক পরিবেশে নারীকে অসম্মানের পাত্র হিসেবে দেখা হয়— যার ভুরিভুরি প্রমাণ রয়েছে। ইসলাম নারীদের জন্য জান্নাত লাভের পথ একদম সহজ করে দিয়েছে। এক হাদিসে আছে, “চারটি আমল করলে ” আল্লাহ তাআলা তাদের জান্নাতে পৌঁছে দেবেন। যেকোনো দরজা দিয়ে তারা জান্নাতে যেতে পারবে। হাদিসে আছে—
এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
এই “ চারটি আমলে ” বিনিময়ে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৩; মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৬৬১) আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। স্বামীর আনুগত্য করার তাওফিক দান করুন। জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
বর্তমানে পুরো বিশ্বে মুসলিম মেয়েদের অধিকাংশ ই তাদের মৃত্যুর আগের ও পরের জীবন নিয়ে উদাসীন। তারা তাদের ইমান ও আমল নিয়ে বেপরোয়া বিষয় টি অত্যন্ত দুঃখজনক। উপরের ৪ টি আমল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল। আমল গুলো সঠিক ভাবে করতে পারলে আমাদের বর্তমান জীবন যেমন সুখের হবে তেমন মৃত্যুর পরে আখিরাত ও হবে সহজ ও করা হবে পুরষ্কৃত।
বর্তমান সময়ের যুগ উপযোগী একটি কনটেন্ট ,বর্তমানে মেয়েরা ভুলেই গেছে পর্দা কাকে বলে ইসলামের অনুশাসন কি তারা ইসলামের অনুশাসনকে মনে করে বেড়াজাল পাশ্চাত্য অনুশাষন আসলে ইসলামে যে মেয়েদের কতটা সম্মান দেওয়া হয়েছে এবং ইসলামের আদর্শ অনুযায়ী চললে একটা নারীর জন্য সেটাতে কতটা উপকারী এ কনটেন্ট থেকে সেটা বোঝা যায় ।আমাদের প্রত্যেকের উচিত ইসলামের আদর্শ কে মেনে চলা এবং উপরে বর্ণিত আমল গুলো বেশি বেশি করা ।খুব সুন্দর একটা ক্যান্টেন ধন্যবাদ রাইটার কে।
মা-শা-আল্লাহ, অসাধারণ কন্টেন্ট।
নারীদের জন্য জান্নাত লাভের উপায় সহজ করে দিয়েছেন মহান আল্লাহ তায়ালা। উপরোক্ত ৪টি আমলের মাধ্যমে সহজে জান্নাত লাভ করা যাবে, সুবহানাল্লাহ।আমাদের সকল মা বোনদের এ আমল গুলো যথার্থ ভাবে করার তৌফিক দান করুক, আমিন।
ইসলামে নারীদেরকে সর্বচ্চো সম্মান প্রদান করা হয়েছে যা অন্য কোন ধর্মে দেখা যায় না। তাছাড়াও ইসলামে কিছু আমলের সাহায্যে নারীদের জান্নাতে যাওয়ার পথও সহজ করে দিয়েছেন। নামাজ, সিয়াম পালন করা, ইজ্জতের হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। আমরা সবসময় এই চারটি আমল করবো, আশা রাখতে পারি আল্লাহ আমাদের নারীদের জান্নাত এর পথ সহজ করে দিবেন ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর কনটেন্ট।প্রত্যেক মা-বাবার উচিত তাদের সন্তানকে এ সম্পর্কে জ্ঞান দান করা।
উপরের চারটি আমল প্রত্যেক নারীর অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে করা উচিত।এটি একটি শিক্ষনীয় কনটেন্ট।কনটেন্টের মাধ্যমে মানুষ গাফেল হওয়া বিষয়ে আবার নতুন করে চর্চা করতে পারবে।
এটি পরকালে নারিদের উপকারে আসবে।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর এবং শিক্ষনীয় কনটেন্ট এটি। মেয়েদের যে ইসলাম কতটা সম্মান দেয় এবং উপরে বর্ণিত চারটি আমল সঠিকভাবে করলে মেয়েদের জান্নাত লাভের পথ সহজ হয়ে যায়। এই কনটেন্টটি থেকে তা আমরা জানতে পারি। মেয়েদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এটি। আমি মনে করি সকল মেয়েরই পড়া উচিত। লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি ও সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ এটা অনেক ভালো একটা কন্টেন্ট। পড়ে খুবই উপকার হলো। কনটেন্ট টি পরে এটা বুঝলাম যে, উপরিউক্ত 4 টি আমল যদি প্রত্যেক নারী করতে পারে তাহলে ইনশাআল্লাহ সহজে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।
ইসলাম ধর্ম হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম। একজন নারীর পক্ষে জান্নাত লাভ করা খুব কঠিন কিছু না। সামান্য কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে একজন নারী খুব সহজেই জান্নাত লাভ করতে পারবে। তার মধ্যে উপরিউক্ত চারটি আমল করতে পারলে একজন নারীর ক্ষেত্রে জান্নাত লাভ সহজ হয়ে যায়। কিন্তু অধিকাংশ নারীরাই এই ছোট ছোট বিষয়গুলো মেনে চলতে চায় না। যার ফলস্বরূপ তাদেরকে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে পারে। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিকভাবে বোঝার ও আমলগুলো করার তৌফিক দান করুক। আমিন
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বর্তমানে আমরা অধিকাংশ নারীরাই উদাসীন আমাদের কবরের জীবন নিয়ে। আমরা মেতে আছি আমাদের দুনিয়ার জীবন নিয়ে। কিন্তু একদিন আমাদের ছেড়ে যেতে হবে এই দুনিয়া, সাথে নিতে হবে ভালো আমল। উপরে বর্ণিত ৪টি মাত্র আমলের বিনিময়ে নারীরা জান্নাতের যে কোনো একটি দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। আল্লাহ আমাদের সকল মা বোনকে এই চারটি আমল যথাযথ ভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
ইসলাম ধর্মে নারীকে যতটুকু সম্মান দেওয়া হয়েছে তা অন্য কোন ধর্মের দেওয়া হয়নি । অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি যে বর্তমানে অধিকাংশ নারী এই বিষয়ে উদাসীন । উপরোক্ত চারটি আমল দ্বারা আমরা নারীরা সহজেই নিজেদের পরিবর্তন করতে পারি এবং জান্নাত লাভ করতে পারি। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই আমলগুলো করার তৌফিক দান করুক । আমিন ।
বর্তমানে পুরো বিশ্বে মুসলিম মেয়েদের অধিকাংশ ই তাদের মৃত্যুর আগের ও পরের জীবন নিয়ে উদাসীন।নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করা। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
আল্লাহ নারীদের অনেক সম্মান দিয়েছেন।সেজন্য তিনি নারীদের জান্নাত লাভের চারটি সহজ উপায় বলে দিয়েছেন যেগুলো পালন করলে জান্নাত পাওয়া সহজ হবে। এই কন্টেন্টটি পড়লে জান্নাত লাভের সেই চারটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারব।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর করে কন্টেন্টটি সাজানোর জন্য।
আল্লাহ তায়ালা মেয়েদেরকে অনেক উঁচু সম্মানে সম্মানিত করেছেন। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে বর্তমান সময়ে মেয়েরা নিজেরাই নিজেদের সম্মানকে ক্ষুন্ন করছে। এই বিষয়টি নারী জাতির জন্য খুবই অসম্মানজনক। একজন মুসলিম নারীর জন্য নামাজ, রোজা, লজ্জাস্থান হেফাজতে রাখা এবং স্বামীর আনুগত্য অর্জন করা খুব কঠিন বিষয় না। অথচ দুনিয়ার চাকচিক্য কে প্রাধান্য দিতে গিয়ে নারীরা বেহেশত লাভের সহজ পথ হারিয়ে ফেলছে।সুতরাং নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করা। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করে জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
ইসলাম নারীদেরকে রানীর চেয়েও বেশি সম্মান দিয়েছে।তাইতো আল্লাহ ছেলেদের থেকে মেয়েদের জান্নাতে যাওয়ার উপায় সহজ করে দিয়েছে।যে ৪ টি আমল কন্টেন্ট টিতে প্রেজেন্ট করা হয়েছে তা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। এই আমল গুলো করতে পারলে এবং গুনাহ বর্জন করলে, আল্লাহ তা’আলা ইনশাআল্লাহ সেই নারীকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।কিন্তু এই মডার্ন নামক ফিতনা ও অশ্লীলতার যুগে তাল মেলাতে গিয়ে অধিকাংশ নারীই এই আমল গুলো নিয়ে উদাসীন /করতে চায় না। সুতরাং আমাদের আল্লাহর কাছে এই বলে প্রার্থনা করা উচিৎ যেন তিঁনি দুনিয়ার সমস্ত নারীকে হেদায়েত দান করেন ও উপরোক্ত ৪ টি আমল যথাযথ ভাবে পালন করার তৌফিক দান করেন,আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ,
আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত সহজ চারটি আমল যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন।আমীন। এবং দুনিয়ার চাকচিক্যময় জীবন থেকে আখিরাতের জীবনে মনোনিবেশ করার তৌফিক দান করে। সর্বোপরি ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
ইসলাম ধর্ম হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম।ইসলাম নারীদেরকে রানীর চেয়েও বেশি সম্মান দিয়েছে।সেজন্য তিনি নারীদের জান্নাত লাভের চারটি সহজ উপায় বলে দিয়েছেন যেগুলো পালন করলে জান্নাত পাওয়া সহজ হবে। আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। “জাযাকাল্লাহ খায়রন “।
ইসলাম ধর্ম হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম।ইসলাম নারীদেরকে রানীর চেয়েও বেশি সম্মান দিয়েছে।সেজন্য তিনি নারীদের জান্নাত লাভের চারটি সহজ উপায় বলে দিয়েছেন যেগুলো পালন করলে জান্নাত পাওয়া সহজ হবে। আমার কাছে মনে হয় একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি অত্যন্ত উপকারী ও আবশ্যকীয় বিষয়।প্রত্যেকটি নারীর এই আমল মেনে চলা উচিত। ধন্যবাদ লেখককে এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য। “জাযাকাল্লাহ খায়রন “।
ইসলাম ধর্মে মহান আল্লাহ তা’আলা নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা প্রদান করেছেন। কিন্তু আফসোসের বিষয়ে এই যে বেশিরভাগ নারীই দুনিয়ামুখী চিন্তায় এবং আখিরাত সম্পর্কে উদাসীন। নারীরা যদি শুধুমাত্র চারটি আমল করে যেমন নামাজ কায়েম, রামাদানের সিয়াম পালন,নিজেকে হেফাজত করা, স্বামীর আনুগত্য করা তবে জান্নাত লাভ অনেকটাই সহজ হবে। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের নারীদেরকে এই সহজ চারটি আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
নারীরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবেন আল্লাহ তাদের যৌবন ফিরিয়ে দিবেন ইসলামে নারীদের সম্মান অনেক বেশি সুতরাং নারীদের উচিত সহ চারটি আমল মেনে চলা। মাশাল্লাহ খুব সুন্দর মূল্যবান কনটেন্ট।
মাশাআল্লাহ, অসম্ভব সুন্দর একটি লেখনী। প্রতিটি মুসলিম মেয়ের জন্য এই লেখনীটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।
ইসলামে নারীদের সম্মান দেওয়ার পাশাপাশি নারীদের জন্য জান্নাত লাভের পথও একদম সহজ করে দিয়েছে। ৪টি আমল-পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়,রমজানের সিয়াম পালন,লজ্জাস্থানের হেফাজত ও স্বামীর আনুগত্য করলে জান্নাতের ৮টি দরজার যেকোন দরজা প্রবেশ করতে পারবে।
লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এরকম সুন্দর একটি কন্টেন্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
এই “ চারটি আমলে ” বিনিময়ে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৩; মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১৬৬১)
আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ। খুব সুন্দর করে লিখেছেন। কনটেন্টি পরে আমার খুব ভালো লেগেছে আমার অনেক উপকার হয়েছে। কনটেন্টে আমাদের সকল মেয়ের মানা উচিত।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর লিখেছেন।
আমরা যারা মুসলমান তারা প্রত্যেকেই এই চারটি বিষয়ে মানা উচিত। তাহলে খুব সহজেই জান্নাত লাভ করা যাবে।
আলহামদুলিল্লাহ ইসলাম নারীকে অনেক সম্মান ও মর্যাদা দান করেছে,যদিও বর্তমানে কথিত নারীবাদীরা তা মানতে চায় না।এর পাশাপাশি নারীদের জন্য জান্নাতে যাওয়ার রাস্তাও সহজ করে দিয়েছেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন।মাশাআল্লাহ কনটেন্টটিতে নারীদের জান্নাতে যাওয়ার ৪ টি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে।জাযাকাল্লাহু খইরন
ইসলামে নারীদের অনেক উঁচু মর্যাদা ও সম্মান দিয়েছে। ঠিক তেমনি নারীদের উপর কিছু বিধি-বিধান রয়েছে যা সঠিকভাবে পালন করলে নারীরা জান্নাতি হবেন। এই সুন্দর কন্টেন্ট টিতে সেগুলো তুলে ধরার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
প্রত্যেক নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। আমাদের প্রত্যেকের উচিত উপরোক্ত আমল করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর লিখেছেন। কনটেন্টে আমাদের সকল মেয়ের মানা উচিত।
আমরা মেয়েরা যদি চারটি আমল করতে পারি তাহলে জান্নাত পাওয়া সহজ হয়ে যায়। ১.পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে,২.রমজানের সিয়াম রেখে ,৩.লজ্জাস্থানের হেফাজত করে এবং ৪.স্বামীর আনুগত্য করে।
সহিহ হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী নারীরা এই চারটি আমল যথাযথভাবে পালন করলে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আমাদের নারীদেরকে বোঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন।
মাশাল্লাহ।অনেক উপকারী কনটেন্ট। বর্তমান মুস মেয়েদের জন্য এই কন্টেন্ট খুব প্রয়োজন।
মাশাল্লাহ।অনেক উপকারী কনটেন্ট। বর্তমান মুসলিম মেয়েদের জন্য এই কন্টেন্ট খুব প্রয়োজন।
সবচেয়ে সহজ ও শান্তির ধর্ম হলো ইসলাম। ইসলাম নারীর প্রতি যথাযথ আচরণ শিক্ষা দেয়, নারীর প্রাপ্য অধিকারের কথা বলে। নারীর অন্যান্য সীমাবদ্ধতার কারণে তাদের জান্নাতের পথ ও সহজ করে দেয়া হয়েছে। তবু আজকাল নারীরা ইসলামের বাহিরে গিয়ে নিজের ও সমাজের ক্ষতি করছে।
ইসলামে নারীদের সম্মান অনেক বেশি। সম্মানের মুকুট বলতে যা বোঝায়— ইসলাম নারীদের তাই পরিয়েছে। অথচ তাবৎ বিশ্বে একটা সময় নারীদের ভোগের পণ্য মনে করা হতো।মাশাল্লাহ।অনেক উপকারী কনটেন্ট। বর্তমান মুসলিম মেয়েদের জন্য এই কন্টেন্ট খুব প্রয়োজন। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।
মাআশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর একটি প্রতিবেন পড়লাম। দ্বীন ইসলাম নারীদের যে সম্মান ও উচ্চ মর্যাদা দান করেছে, তা আর কোন ধর্মে দেওয়া হয় নি। আবার নারীদের জান্নাতে যাওয়ার সহজ চারটি উপায় আল্লাহ তাআলা হাদিসের মাধ্যমে আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন। পাচ ওয়াক্ত নামাজ, রমজানের রোজা, ইজ্জতের হেফাজত ও স্বামীর অনুগত্য প্রকাশ, এই চারটি কাজ সঠিক ভাবে মেনে চললেই নারীগন জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। আলহামদুলিল্লাহ
ইসলাম নারীদের সম্মানের মুকুট পরিয়েছে। একসময় তাদের গণ্য করা হতো ভোগের বস্তু হিসেবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীদের জান্নাত লাভের জন্য চারটি সহজ আমলের কথা বলেছেন। তা হল:
১. যখন কোন একজন নারী পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করবে। ২. রমাদানের সিয়াম পালন করবে। ৩. নিজের সতীত্বের হিফাজত করবে। ৪. এবং তার স্বামীর আনুগত্য করবে, তাকে বলা হবে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে চাও তুমি প্রবেশ কর।” (ইবনে মাজাহ। শাইখ আলবানি হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন)।
পৃথিবীর তাবৎ মুসলিম নারী যদি শুধু এই একটি হাদিসকেই সারাজীবনের পাথেয় হিসেবে গ্রহণ করেন, এটিই যথেষ্ট হতে পারে তার জান্নাত লাভের জন্য। প্রত্যেক মা-বোনের উচিত হাদিসটিকে গলার মালার মতো হৃদয়ে সংরক্ষণ করা। কেয়ামতের দিন দয়াময় আল্লাহ তাঁর বান্দা-বান্দিকে নানা অজুহাত তৈরি করে জান্নাত দেবেন। তাই আমাদের দয়ার নবীও (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিভিন্ন হাদিসে জান্নাতে যাওয়ার অনেক সহজ ও সংক্ষিপ্ত পথ বলে দিয়েছেন। তার মূল্যবান সেই বাণীগুলো কেবল সঠিকভাবে অনুধাবন, বিশ্বাস স্থাপন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা সহজে বেহেশতের অধিকারী হতে পারি।
যাহোক, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের কর্তব্য, কুরআন-হাদিসে জান্নাতে প্রবেশ এবং জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য যত ধরণের আমল রয়েছে সেগুলো যথাসম্ভব বেশি করে সম্পাদন করা।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে জাহান্নাম থেকে বাঁচার এবং জান্নাতে প্রবেশের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণের তাওফিক দান করুন। আমিন।
একসময় কন্যা সন্তানকে জীবত ফুতে পেলা হতো,ইসলাম সেখান থেকে তুলে মেয়েদের সম্মানের সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন, যদিও আমরা সেই মর্যাদা ধরে রাখতে পারিনি,,,আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন। আমিন
ইসলামে নারীদের সন্মান ও মর্যাদা অনেক বেশি। তাই প্রতিটি নারীরই উচিৎ হাদিসে বর্ণিত আমলগুলো যথাযথ গুরুত্ব সহকারে মেনে চলা। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। আল্লাহতায়ালা প্রত্যেকটি মেয়েকেই এই আমলগুলো সম্পর্কে বোঝার এবং যথাযথ ভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন
কুরআন হাদীস অনুযায়ী নারীরা চলতে পারলে নারীদের জন্য জান্নাত অনেক সহজ।কিন্তু নারীরা বার বার শয়তানের ধোকায় পরে আঁখিরাতের কথা ভুলে যায়।এই প্রতিবেদনটি এখনের যুগ উপযোগী একটি প্রতিবেদন।
ধন্যবাদ লেখকে এই রকম শিক্ষানীয় একটা প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য।
তথাকথিত এই প্রগতিশীল যুগে আমরা নারীরা তাদের মূল দায়িত্ব সম্পর্কে ভুলতে বসেছি। কিন্তু এই কন্টেন্ট আমাদের প্রধান দায়িত্ব সম্পর্কে অবগত করছে। আমরা যেন আমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হই এবং জান্নাত লাভের আশা করি।
আস্সালামু আলাইকুম।
ইসলাম ধর্মে নারীকে সর্বক্ষেএে সর্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা নারী ও তাদের অধিকার নিয়ে একটি সূরা নাযিল করেছেন।
ইসলাম নারীদের জন্য জান্নাত লাভের পথ একদম সহজ করে দিয়েছে।হাদিসে বর্ণিত হয়েছে যে,চারটি আমল করলে নারীরা যেকোনো দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে।
এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
নারীদের প্রতি নিগ্রহের অমানবিক সুযোগ পবিত্র কোরআন দূর করে দিয়েছে। তাই নারীদের উচিত আল্লহর নিকট প্রার্থনা করা ও কোরআন, হাদিস অনুসারে জীবন পরিচালনা করা।
বর্তমান সময়ে এই কন্টেন্টটি নারীদের সঠিক পথ দেখাতে
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করবে।যুগোপযোগী এই বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
ইসলামে নারীরা মেয়ে, বোন, স্ত্রী ও মা এই চারটি দৃষ্টিকোণ থেকেই অত্যন্ত সম্মানজনক অবস্থানের অধিকারী। পরিবার ও সমাজে নারীদের অপরিসীম অবদানের প্রেক্ষিতে দয়াময় আল্লাহ তায়ালা তাদের জান্নাত লাভের পথ সহজ করে দিয়েছেন। নামাজ, রোজা, ইজ্জত- আব্রুর হেফাজত ও স্বামীর আনুগত্য – এই চারটি আমল সঠিকভাবে পালন করলে নারীরা সহজেই জান্নাতে যেতে পারবেন।
বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে নারীদের ঈমান ও আমল সম্পর্কে উদাসীনতা দূর করতে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কনটেন্ট।
আল্লাহ মেয়েদের জান্নাতে যাওয়ার পথ সহজ করে দিয়েছেন। নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। স্বামীকে কষ্ট না দেয়া। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করা। নামাজ, রোজা পালন করা, ইজ্জত-আব্রুর হেফাজত করা এবং স্বামীর আনুগত্য করা। মাশাল্লাহ।অনেক উপকারী কনটেন্ট। বর্তমান মুসলিম মেয়েদের জন্য এই কন্টেন্ট খুব প্রয়োজন। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ, খুব গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট।একজন মুসলিম মেয়ে হিসেবে এই ৪ আমল সম্পর্কে জানা খুব দরকার ছিল।লেখক খুব ভালো লিখেছেন।
ইসলামে নারীদের সন্মান ও মর্যাদা অনেক বেশি। তাই প্রতিটি নারীর উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা। ধন্যবাদ লেখককে এই রকম শিক্ষানীয় একটা প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য
ইসলাম ধর্ম হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম। ইসলামে নারীদের সম্মান অনেক বেশি। সম্মানের মুকুট বলতে যা বোঝায় ইসলাম নারীদের তাই পরিয়েছে।ইসলাম নারীদের জন্য জান্নাত লাভের পথ একদম সহজ করে দিয়েছে। হাদিসে আছে, “চারটি আমল করলে “আল্লাহ তাআলা তাদের জান্নাতে পৌঁছে দিবেন।পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, রমজানের সিয়াম, লজ্জাস্থানের হেফাজত, স্বামীর আনুগত্য। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তৌফিক দান করুন। জান্নাতের সফলতা লাভ করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
ইসলাম এমন একটি ধর্ম যেখানে নারীদের পরিপূর্ণ সম্মান ও মর্যাদা অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়াও, কুরআনে একাধিক স্থানে নারীদের অধিকার এবং মর্যাদা নিয়ে উল্লেখ রয়েছে। ইসলামে নারীদের সম্মান অনেক বেশি। সম্মানের মুকুট বলতে যা বোঝায় ইসলাম নারীদের তাই পরিয়েছে। অথচ গোটা বিশ্বে একটা সময় নারীদের ভোগের পণ্য মনে করা হতো। এখনও অনৈসলামিক পরিবেশে নারীকে অসম্মানের পাত্র হিসেবে দেখা হয়।ইসলাম নারীর জন্য আমল ও ইবাদত-বন্দেগি অনেক সহজ করেছে। ফলে নারীরা আল্লাহর হুকুম মান্য করা ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের অনুসরণ করা খুবই সহজ। এখানে কয়েকটি আমলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে যেকোনো মুসলিম নারী সহজেই জান্নাত লাভ করতে পারে।প্রদত্ত আর্টিকেলটি সম্পর্কে প্রত্যেক নারীদের জানা উচিত।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এ বিষয়ক কনটেন্ট তুলে ধরার জন্য। একজন নারী হিসেবে এই প্রার্থনা আমরা সবাই করতে পারি যে, আল্লাহ নারীদের সম্মান এবং মর্যাদা রক্ষা করুক এবং আমাদেরকে জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন।
আল্লাহ মেয়েদের জান্নাতে যাওয়ার পথ সহজ করে দিয়েছেন। নারীদের উচিত, হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা।
আল্লাহ তাআলা নারীদেরকে অনেক সম্মান দিয়েছে। বর্তমান সময়ে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি টপিক। ধন্যবাদ লেখক কে এত সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য।
ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্মে নারীদের এতো মর্যাদা দেওয়া হয়নি।কিন্তু আফসোস আমরা নিজেরাই নিজেদের মর্যাদা ধরে রাখতে পারি না।
এই সহজ ৪টি আমল করলেই আমরা পেতে পারি দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি।ধন্যবাদ লেখককে এতো গুরুত্বপূর্ণ আমল নিয়ে আলোচনা করার জন্য।আল্লাহ তায়ালা সকল নারীদের আমল গুলো করার তৌফিক দান করুক।
মাশাল্লাহ, খুব সুন্দর লিখেছেন। একজন মেয়ে হিসেবে কনটেন্টটি আমার জন্য অনেক মূল্যবান।ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য।
Reply
মা শা আল্লাহ কন্টেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। স্বামীর আনুগত্য করার তাওফিক দান করুন। জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
মাশাআল্লাহ্ খুবি সুন্দর একটি লিখনি । বর্তমানে মেয়েরা / নারীরা অনেক ফিতনার মাঝে জড়িয়ে পরছে এবং বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হচ্ছে। আমাদের উচিত কোরআন হাদিসের আলোকে চলা এসকল বিপদ এড়ানোর জন্য। আল্লাহ্ তা আলা মেয়েদের জন্য জান্নাত লাভ করা অতান্ত সহজ করে দিয়েছেন । এ জন্য তাদের উচিত পর্দা করা, সঠিক আমল গুলো করা এবং মেনে চলা তদোপরি তাদের জন্য ইসলাম যাকিছু নির্ধারণ করেছে তার সকল কিছু নিজ থেকে জানার চেষ্টা করা ।
কনটেন্ট টি সকল নারীর জন্য খুব ই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহ নারীদের জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা কত সহজ করে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
মাত্র ৪ টি কাজ করলেই নারীরা জান্নাত লাভ করবে আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ✨।
আল্লাহ নারীদের এই ৪ কাজ করার তাওফিক দান করুক। দুনিয়ায় ও আখিরাতের কল্যান দান করুক। আমিন ✨।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ কন্টেন্ট।ইসলামিক এমন কন্টেন্ট খুবই পছন্দ করি।
আল্লাহ তা’আলা মেয়েদের জান্নাতে যাওয়ার পথকে সহজ করে দিয়েছেন। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত,রমজানের সিয়াম,লজ্জাস্হানের হেফাজত, স্বামীর আনুগত্য, এই চারটি কাজ যদি কোনো নারী সঠিকভাবে করতে পারে তবে আশা করা যায় যে, সে জান্নাতে যেতে পারবে। তাই প্রত্যেক নারীর উচিত হাদিসে বর্ণিত এ বিষয়গুলোর ওপর যথাযথ আমল করা।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।। আমাদের প্রত্যেকের উচিত আমলের ব্যাপারে উদাসীন না হয়ে নিয়মিত আমল করা যাতে আমরা পরকালে জান্নাত লাভ করতে পারি। আল্লাহ সকলকে আমল করার তৌফিক দান করুক।আমিন।
কনটেন্টটি অসাধারণ!!!
ইসলামে নারীকে বসানো হয়েছে মর্যাদার আসনে। ইসলাম পূর্ব আরবে নারীদেরকে ভোগে পণ্য ছাড়া কিছু ভাবা হতো না, সম্মান দেওয়া তো দূরের কথা।
বর্তমান সময়ে আমরা আমাদের মা-বোনদের বেপর্দায় চলাফেরা করতে দেখা যায়,স্বামীর অবাধ্য হতে দেখা যায়, যার ফলশ্রুতিতে বিবাহ বিচ্ছেদের মতো ঘটনা আমাদের সমাজে অহরহ দেখা যাচ্ছে। অথচ কয়েকটি আমল সঠিকভাবে পালন করলে একজন নারী জান্নাতের অপরিসীম সুখ লাভের অধিকারী হতে পারেন।
কনটেন্টটি পড়ে আশা করি আমাদের মা বোনেরা উপকৃত হবেন৷ আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক।
আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর লিখেছেন। বর্তমান সময়ে নারীরা ইসলাম এর বিষয়ে খুবই উদাসীন। যা অত্যন্ত দুখ জনক। আশা করি আপনার এই কনটেন্টটি পড়ার মাধ্যমে নারীরা ইসলামে এর বিষয়ে সচেতন হবে এবং জান্নাত লাভের ৪টি বিষয় গুরুত্ব সহকারে আমলের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করবে এবং জান্নাত লাভ করবে । ইনশাল্লাহ।
মাশআল্লাহ খুব সুন্দর লিখেছেন। নারীদের সম্মান নিয়ে যাতে নারীরা নিজেরাই বুজতে পারে আল্লাহ্ সেটার বুজার তৌফিক দান করুক। আমিন।
মাশআল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে লিখেছেন।আল্লাহ সবাইকে নারীদের সম্মান নিয়ে বুজার তৌফিক দান করুক। আমিন।
বর্তমান সময়ের নারীদের উচিত হাদিসে ঘোষিত এই “সহজ চারটি আমল” যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে মেনে চলা।। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তৌফিক দান করুন। এটি নারীদের পরকাল সম্পর্কে উদাসীনতা দূর করতে খুবই উপকারী একটি কন্টেন্ট।
বেশিরভাগ মানুষই দুনিয়ার জীবন নিয়ে ব্যস্ত থাকে। দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী আখিরাতের জীবন চিরস্থায়ী এটা ভুলে গিয়ে মানুষ দুনিয়াতেই কর্মব্যস্ততায় দিন কাটিয়ে দেয়। এই ব্যস্তময় দুনিয়াতে মানুষ এমন এমন ভুল করে থাকে যা তাকে জান্নাত তো দূরে থাক জাহান্নামে যাওয়ার জন্য পথ সহজ করে দেয়।নারীদের উচিত কুরআন হাদিসের দেখানো পথ অনুসরণ করা, তাহলে তাদের জন্য জান্নাত লাভ সহজ হবে। উপরোক্ত কনটেন্টে আমি পড়েছি চারটি আমল করলে নারীরা জান্নাতে যেতে পারবে, খুবই সহজ। পড়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। নারীদের উচিত এই চারটি আমল করে তাদের জান্নাতের পথ সহজ করে নেওয়া। কনটেন্ট রাইটারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। জাজাকাল্লাহু খাইরান। এত সুন্দর কনটেন্ট দেয়ার জন্য ।
নারীদের নিয়ে লেখা কন্টেন্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে।’ চার আমলে জান্নাত ‘ কথাটা মনে লেগেছে।
এক.পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
এই “ চারটি আমলে ” বিনিময়ে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নারীকে হাদিসে ঘোষিত “সহজ চারটি আমল ” যথাযথভাবে আদায় করার তাওফিক দান করুন। স্বামীর আনুগত্য করার তাওফিক দান করুন। জান্নাতের সফলতা লাভ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আল্লাহ আমাদের প্রত্যেক নারীকে এই চারটি সহজ আমল করার তৌফিক দান করুন। মৃত্যু পরবর্তী জীবনের প্রতি মনোযোগী করুন এবং বেপরোয়া ও উদাসীন জীবন থেকে মুক্তি দান করুন। খুবই সুন্দর এবং উপকারী কন্টেন্ট।
আধুনিকতার যুগে গা না ভাসিয়ে নারীরা যদি এই কন্টেন্টে আলোচিত হাদিসটি মেনে চলে যেমন-
এক. পাঁচ ওয়াক্ত সালাত।
দুই. রমজানের সিয়াম।
তিন. লজ্জাস্থানের হেফাজত।
চার. স্বামীর আনুগত্য।
তবেই জান্নাত লাভের পথ সহজ হবে। আল্লাহ আমাদের প্রত্যেক নারীকে এই চারটি সহজ আমল করার তৌফিক দান করুন।