প্লাস্টিক দূষণ: আমাদের করণীয়

Spread the love

প্লাস্টিক দূষণ কি

প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।

প্লাস্টিক বর্জ্যের প্রকারভেদ

সাধারণতপ্লাস্টিক দূষণে “  জন্য দুই ধরনের প্লাস্টিক দায়ী: 1. মাইক্রোপ্লাস্টিক (ক্ষুদ্রপ্লাস্টিক) যা সাধারণত মেগা বা বৃহৎ হিসেবে পরিগণিত এবং 2. ম্যাক্রো-প্লাস্টিক। উত্তর গোলার্ধে শহুরে কেন্দ্র ও জল সম্মুখভাগে মেগা ও মাইক্রোপ্লাস্টিক সর্বোচ্চ ঘনত্বের মধ্যে প্রায় ঘনীভূত অবস্থায় সঞ্চিত রয়েছে।

প্লাস্টিক বর্জ্য প্রাথমিক বা মাধ্যমিক হিসাবেও শ্রেণীকরণ করা হয়ে থাকে। প্রাথমিক প্লাস্টিক সংগ্রহের সময় তাদের মূল গাঠনিক অবস্থায় বিদ্যমান থাকে। উদাহরণ সরূপ বোতলের ঢাকনা, সিগারেট বাট, এবং মাইক্রোবর্জ্য।

প্লাস্টিক দূষণের কারণ

“প্লাস্টিক দূষণ ” বিভিন্ন উৎস থেকে উদ্ভূত হয়। একক-ব্যবহারের প্লাস্টিক আইটেম যেমন ব্যাগ, বোতল এবং প্যাকেজিং সামগ্রীর ব্যাপক ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। এই আইটেমগুলি প্রায়শই একক ব্যবহারের পরে ফেলে দেওয়া হয়, যা ল্যান্ডফিল, জলাশয় এবং এমনকি মহাসাগরগুলিতেও জমা হতে পারে।

প্লাস্টিক দূষণের “ আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস হল অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা, যার ফলশ্রুতিতে অনুপযুক্ত নিষ্পত্তি এবং ময়লা ফেলা হয়। প্লাস্টিকের পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে ব্যক্তিদের মধ্যে সচেতনতার অভাবও সমস্যাটিতে অবদান রাখে।

প্লাস্টিক দূষণের প্রভাব

বাংলাদেশে প্রতিদিন আট থেকে নয় লাখ টন “প্লাস্টিক বর্জ্য ” তৈরি হয়, তার মধ্যে শতকরা ৩৬ ভাগ পুনর্চক্রায়ণ, ৩৯ ভাগ ভূমি ভরাট এবং বাকি ২৫ ভাগ সরাসরি পরিবেশে দূষক হিসেবে যোগ হচ্ছে। প্লাস্টিকের দ্রব্যাদি মূলত জীবাস্ম জ্বালানি (পেট্রোলিয়াম অয়েল) থেকে পলিমার হিসেবে তৈরি করা হয়। তবে প্রস্তুতকালে নানা রকম সংযোজনকারী জৈব যৌগ যোগ করা হয়। পরিবেশেপ্লাস্টিক বর্জ নানা রকম মারাত্মক বিপজ্জনক জৈব যৌগ নিঃসরণ করে।

তার মধ্যে বিসফেনল-এ, ফথেলেটস, বিসফেনোন, অর্গানোটিনস, পার- এবং পলি ফ্লোরোঅ্যালকাইল পদার্থ এবং ব্রোমিনেটেড ফেইম রিটারডেন্টস উল্লেখযোগ্য। এসব রাসায়নিক পদার্থ মানুষসহ অন্যান্য জীবের হরমোনাল সিস্টেম নষ্ট করে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদন মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে। এছাড়া প্লাস্টিক বর্জ্য নিঃসৃত এসব রাসায়নিক পদার্থ স্নায়ুতন্ত্র এবং মস্তিষ্কের কোষগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে নানা রকম রোগ সৃষ্টি করতে পারে। ন্যানো প্লাস্টিক বর্জ্য এবং প্লাস্টিক বর্জ্য নিঃসৃত রাসায়নিক পদার্থ জীবের শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন করতে পারে এবং ক্যান্সারসহ নানা রকম দুরারোগ্য ব্যাধির কারণ হতে পারে।

ঢাকা শহরে প্রতিদিন গড়ে ৬৪৬ টন “প্লাস্টিক বর্জ্য” তৈরি হচ্ছে। আমাদের এ প্রিয় শহরে আমরা ১ কোটি ৮০ লাখ পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করে অবচেতন মনে অন্যান্য বর্জ্যের সঙ্গে ফেলে দিচ্ছি। একশর বেশি ফ্যাক্টরিতে এসব পলিথিন ব্যাগ তৈরি হয়। পলিথিন ব্যাগের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে জলাবদ্ধতাসহ ঢাকা শহর কতটা বাসযোগ্যহীন এবং আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে, তা সবার জানা। 

যে উপায় মেনে চললে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো যায়

আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত প্লাস্টিক-দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। আমাদের ব্যবহার্য যে দ্রব্যটি পরিবেশ দূষণের পেছনে অন্যতম বড় অবদান রাখছে তা হলো  প্লাস্টিক।আমরা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক ব্যবহার করছি এবং পরিবেশকে দূষিত করছি।

তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুতপ্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

নিচে কয়েকটি উপায় তুলে ধরা হল

শিক্ষা এবং সচেতনতা

 “প্লাস্টিক দূষণের ” বিপদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষামূলক প্রচারণা পরিচালনা করুন। অল্প বয়স থেকেই পরিবেশের প্রতি দায়িত্ববোধ জাগিয়ে তুলতে স্কুল ও কলেজে পরিবেশগত শিক্ষার প্রচার করুন।

সরকারী নীতি ও প্রবিধান

প্লাস্টিকের উৎপাদন, ব্যবহার এবং নিষ্পত্তি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে কঠোর নীতি প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে হবে। একক-ব্যবহারের প্লাস্টিকের উপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করুন, টেকসই বিকল্পগুলিকে উৎসাহিত করুন এবং অ-সম্মতির জন্য জরিমানা আরোপ করুন।

গবেষণা এবং উদ্ভাবন

প্লাস্টিকের টেকসই বিকল্প খোঁজার জন্য গবেষণা ও উন্নয়নকে উৎসাহিত করুন। বায়োডিগ্রেডেবল উপকরণের প্রচার এবং মহাসাগর এবং জলাশয় থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য পরিষ্কার করার জন্য প্রযুক্তিতে বিনিয়োগকারী উদ্যোগগুলিকে সমর্থন করে।

বেলুন

বেলুন পচনশীল না। এগুলো প্রানীদেহের ক্ষতি এবং মাটির সাথে মিশে খাদ্য গুনাগুণ নষ্ট করে ফেলে। কিন্তু শিশুদের কাছে বেলুন খুবই আকর্ষনীয় একটি বস্তু।তাছাড়া জন্মদিন বা কোনো অনুষ্ঠানে বেলুন না হলে যেনো চলেই না। কিন্তু বেলুনের পরিবর্তে কাগজের তৈরী  পম্পম ব্যবহার করা যায়। পম্পম দিয়ে ঘর সাজালে তা যেমন ঘরের সৌন্দর্য্য রক্ষা করবে তেমনি পরিবেশ বান্ধবও হবে। 

উপহার

শিশুদের সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার খেলনা। কিন্তু এই প্লাস্টিকের তৈরী খেলনা গুলোই যে আমাদের জন্য হুমকি! তাই এমন খেলনা দেয়া যেতে পারে যাতে শিশু খুশিও থাকে আবার পরিবেশ বান্ধবও হয়। যেমন,কোনো কুপন,কার্ড,ঘরে তৈরী কোনো উপহার দেয়া যেতে পারে।

ঝুড়ি

আবর্জনা যত্রতত্র না ফেলে ঝুড়ি ব্যবহার করতে হবে। তা নাহলে এই ময়লাগুলোকে নদীর ধারে নিয়ে গিয়ে স্তূপাকারে জমা করা হয়।যা নদীর পানি,মাছ সবকিছুকে নষ্ট করে দেয়। ঢাকার খাল-বিলের দিকে তাকালে দেখা যায় বর্জ্যের ভিড়ে কীভাবে এসব প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট হওয়ার পথে! 

এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি

নিজ নিজ এলাকায় এ ধরনের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। প্রতিবাড়ি থেকে প্লাস্টিক দ্রব্য অপসারণ,প্লাস্টিকের বদলে পরিবেশ বান্ধব অন্যকিছু ব্যবহারে পরামর্শ প্রদান,খতিকারক দিকগুলো তুলে ধরা এভাবে জনসচেতনতা  তৈরী করা যেতে পারে। 

পুনরায় ব্যবহারযোগ্য দ্রব্য

এক গবেষনায় দেখা গেছে, আমেরিকানরা তাদের আবর্জনার মাত্র  ৩৫% পুনরায় ব্যবহার করতে পারে। কীভাবে এগুলোকে ব্যবহার করা যায় বা কোন দ্রব্যগুলো পুনব্যবহারযোগ্য তা জেনে ব্যবহার করা যায়। 

বিশেষজ্ঞদের মতে ,আমেরিকানরা দিনে ৫০কোটি প্লাস্টিক স্ট্র ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে কোনো ধাতুর তৈরী বা কাগজের স্ট্র ব্যবহার করা যায়।

নদীতে ময়লা ফেলা থেকে বিরত থাকা

নদী,পুকুরে,খালে ইচ্চেমতো ময়লা ফেলা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। কারণ এগুলো  পানি দূষণ করে এবং  মাছগুলো মরে যায়। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, বিশ্বের অর্ধেক জায়গাতেই সমুদ্রের বাসকারী কচ্ছপেরা মারা যায় এইসবপ্লাস্টিক,বর্জ্যের ” কারণে।  

ক্লাব কর্মসুচি

স্কুলগুলোতে এই পরিবেশ বান্ধব বিভিন্ন ক্লাব খোলা যেতে পারে।  যেখানে  পরিবেশ রক্ষা সপ্তাহ , মিটিং, মেলার মতো কর্মসূচি থাকবে। এতেকরে শিশুদের মাঝে সচেতনতা বাড়বে, তারা দায়িত্বশীল এবং যত্নবান হবে পরিবেশ যত্নে। 

পরিশেষে প্লাস্টিক দূষণ

পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুতপ্লাস্টিক-দূষিতপরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

আরও পড়ুন:

মিতব্যয়ী হওয়ার মূল্যবান পাঁচটি টিপস্
ক্যারিয়ার গঠনে কি কি গুণ ও দক্ষতা প্রয়োজন
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত মোবাইলফোন ব্যবহারের সুফল ও কুফল

242 thoughts on “প্লাস্টিক দূষণ: আমাদের করণীয়”

  1. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম। ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম। এর ফলে আমাদের এর পরিবেশের যেমন ক্ষতিকরে তেমন মানবদেহের ক্ষতিসাধন করে। আমাদের সকলের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করা। প্লাস্টিকের বিকল্পে অন্য কিছু ব্যবহার। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে এবং লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট উপস্থাপনের জন্য।

    Reply
    • প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় আমাদের প্রধান কাজ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, পুনর্ব্যবহার করা, এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যবহার করা। সচেতনতা বৃদ্ধি, সরকারি নীতি প্রয়োগ, এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিক দূষণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারি।ধন‍্যবাদ লেখক কে এমন ঐকটি উপকারী কন্টেন্ট উপস্হাপন করার জন্য।

      Reply
  2. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহায্য। কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
    • বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

      Reply
  3. বর্তমান সময়ে আমাদের পরিবেশ ক্ষতি হওয়ার মূল কারণ প্লাস্টিকের ব্যবহার।প্লাস্টিক ব্যবহারের কারণে আমাদের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকবো তত আমাদের পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবে, দেশ হয়ে উঠবে আরও সুন্দর।কেবল সরকার নয়,যদি আমরা জনসাধারণ সর্তক থাকি এবং প্লাস্টিক ব্যবহার বর্জন করি তাইলে আমরা তাড়াতাড়ি উন্নত দেশে পরিণত হতে পারবো এবং দূষণ রোধ করতে সক্ষম হবো।ধন্যবাদ লেখককে আমাদের মাঝে এত সুন্দর কন্টেন্ট উপস্থাপন করার জন্য।এই কন্টেন্টটি আমাদের জনসাধারণের জন্য বেশ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  4. পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এমন অনেক পণ্যের মধ্যে বহুল ব্যবহৃত একটি হচ্ছে প্লাস্টিকের তৈরি বিভিন্ন জিনিস (পলিথিন,বাচ্চাদের খেলনা,বিভিন্ন প্রসাধনীর কৌটা ইত্যাদি)।
    পলিথিন তো আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী,কিন্তু এই পলিথিন মাটির সাথে মিশে না বরং মাটির গুণাগুণকে করে দেয় নষ্ট।
    সেই মাটি থেকে ভালো ফসল এর আশা করা আমাদের বোকামি অর্থাৎ জেনে বুঝে পরিবেশের জন্য খুব বড় ধরনের বিপর্যয় নিয়ে আসছি যেনো আমরা নিজেরাই।
    কনটেন্টটি তে প্লাস্টিক এর ক্ষতিকর দিক এবং কিভাবে আমরা নিজেরা সচেতন হওয়ার মাধ্যমে পরিবেশকে উপযোগী করে তুলতে পারবো তা সম্পর্কে খুব চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  5. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ।এর প্রভাবে মানব জীবন ও প্রকৃতি বিভিন্ন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে।

    Reply
    • প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় আমাদের প্রধান কাজ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, পুনর্ব্যবহার করা, এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যবহার করা। সচেতনতা বৃদ্ধি, সরকারি নীতি প্রয়োগ, এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিক দূষণ কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি পারি।ধন‍্যবাদ লেখক কে অনেক উপকারী একটি কন্টেন্ট লেখার জন্য।

      Reply
  6. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ অন্যতম। আর পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহায্য। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে প্লাস্টিক দূষণ রোধ উপায় গুলো
    তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  7. আসসালামুআলাইকুম পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহায্য।আর এই কন্টেন্ট থেকে কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় সেটা জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।লেখককে অনেক ধন্যবাদ এই কন্টেন্ট টি লেখার জন্য।

    Reply
  8. পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল যেমন মাটি, পানি,বায়ু প্লাস্টিক দ্রারা দূষিত হচ্ছে। আমাদের তাই পরিবেশ দূষণ করা থেকে রোধ করতে হবে। এই কনটেন্টটিতে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়গুলো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন।সবার জন্য উপকার।

    Reply
  9. সুস্থ ও সুন্দর জীবন সকলের কাম্য!!!!
    এর জন্য চাই দূষণ মুক্ত পরিবেশ। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে আমরা জেনে না জেনে পরিবেশ নষ্ট করছি। এই পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ প্লাস্টিক। প্লাস্টিক সহজে বিনিষ্ট করা যায় না। আসন্ন বিপদ এড়াতে আমাদের এবিষয়ে সচেতন দৃষ্টি দিতে হবে। প্লাস্টিক দূষণের কারণে , ক্ষতি, দূষণ মুক্ত পরিবেশ গড়তে করণীয় ইত্যাদি বিষয়ে জনতে ” প্লাস্টিক দূষণ : আমাদের করণীয় ” এই আর্টিক্যালটি অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ এবিষয়ে ভালো রেজাল্ট পাবেন।

    Reply
  10. আমাদের সকলের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করা। প্লাস্টিকের বিকল্পে অন্য কিছু ব্যবহার। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  11. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণের কারন, প্রভাব এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা জানা সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  12. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহায্য। কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  13. কুরআন শরীফে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,
    জলে ও স্থলে যে বিপর্যয় সৃষ্টি হয় তা তোমাদের নিজের হাতের কামাই।
    আমরা যদি নিজেদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করি তাহলে পরিবেশ দূষণ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

    Reply
  14. প্লাস্টিক দূষণের মাধ্যমে পরিবেশ মারাত্মক ভাবে বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। যার ফলে মাটি দূষণ ও পানি দূষণের ঘটনা ঘটে। এ দূষণ মনুষ্যসৃষ্ট যা আমাদের তো ক্ষতি করেই সাথে অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়। প্লাস্টিকের মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি হয়, কিভাবে এ দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে লেখক এ কন্টেন্টে গবেষণাধর্মী চমৎকার আর্টিকেল লিখেছেন। যা আমাদের পরিবেশ নিয়ে নতুন করে ভাবতে শিখাবে।

    Reply
  15. আমাদের পরিবেশ এমনিতেই নানা কারণে দূষণ হয়। এরমধ্যে প্লাস্টিকের যাচ্ছেতাই অহরহ ব্যবহারে আরো দূষিত হচ্ছে। প্লাস্টিক মারাত্মক ক্ষতিকর পরিবেশ এবং মানুষের স্বাস্থ্য উভয় ক্ষেত্রেই। আমরা জেনে না জেনে এই ক্ষতিকর জিনিসটা ব্যবহার করি। যারা জানেন না তাদের উচিত জানানো এর ক্ষতিকর দিক নিয়ে। আর আমরা যারা জেনেও ব্যবহার করে যাচ্ছি তাদের উচিত সচেতন হওয়া। বিকল্প সহজলভ্য জিনিস কিন্তু খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়। ধন্যবাদ জানাই সচেতনতামূলক এই লেখাটার জন্য।

    Reply
  16. আমাদের সকলের সচেতনতাই রোধ করতে পারে প্লাস্টিকের দূষণ। এটি অত্যন্ত উপকারী কন্টেন্ট।

    Reply
    • প্লাস্টিকের মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি হয়, কিভাবে এ দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে এ কন্টেন্টে টিতে চমৎকার আলোচনা করা হয়েছে।

      Reply
  17. আসসালামু আলাইকুম। লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এমন উপকারী একটা কনটেন্ট উপহার দেয়ার জন্য। প্লাস্টিক দূষণের “ আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস হল অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা, যার ফলশ্রুতিতে অনুপযুক্ত নিষ্পত্তি এবং ময়লা ফেলা হয়। প্লাস্টিকের পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে ব্যক্তিদের মধ্যে সচেতনতার অভাবও সমস্যাটিতে অবদান রাখে।আমাদের সকলের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করা। প্লাস্টিকের বিকল্পে অন্য কিছু ব্যবহার। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে এই কনটেন্টেেয়।।।।

    Reply
  18. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয় “প্লাস্টিক দূষণ ” বিভিন্ন উৎস থেকে উদ্ভূত হয়। প্লাস্টিক দূষণের ” বিপদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষামূলক প্রচারণা পরিচালনা করতে হবে। প্লাস্টিকের উৎপাদন, ব্যবহার এবং নিষ্পত্তি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারকে কঠোর নীতি প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে হবে। একক-ব্যবহারের প্লাস্টিকের উপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে হবে , তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। এই কন্টেনটিতে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বুঝানো হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  19. পরিবেশ দূষনের আর একটি অন্যতম কারণ প্লাস্টিকের ব্যবহার।আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করে বিকল্প কিছু ব্যবহার। কনটেন্টটিতে লেখক প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  20. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ‌ উপাদানগুলো যেমন-মাটি,পানি,বায়ু প্রতিনিয়ত“প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত”হচ্ছে।মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের”প্রধান কারণ।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে।প্লাস্টিক দূষণে আমাদের করণীয়-শিক্ষা এবং সচেতনতা,সরকারী নীতি ও প্রবিধান,গবেষণা এবং উদ্ভাবন,এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি ইত্যাদি।

    Reply
  21. মাশাআল্লাহ, লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি।

    Reply
  22. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারণ হলো” প্লাস্টিক দূষণ”| প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে এ বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনরায় প্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে| যার ফলে মাটি দূষণ ও পানি দূষণের ঘটনা ঘটে, এ দূষণ মানুষের ক্ষতি তো করেই সাথে প্রাণীকুলের ও ক্ষতিসাধন করে, প্লাস্টিকের পরিবেশ গত প্রভাব সম্পর্কে জনমনে সচেতনতা অভাব ও সমস্যাটিতে অবদান রাখে| আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব তত দ্রুত” প্লাস্টিক দূষণ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব, ইনশাআল্লাহ| লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য, যা অনেককে সচেতন করে তুলবে|

    Reply
  23. প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। এর ব্যবহারে পরিবেশ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই পরিবেশ দূষণ রোধে কিভাবে সচেতনতার সাথে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে এনে “প্লাস্টিক দুষিত” মুক্ত পরিবেশ তৈরি করা যায় তা খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে এই কন্টেন্টটিতে যা সবার জন্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  24. প্লাস্টিক একটি অপাচ্য বর্জ্যপদার্থ। যা আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। আমাদের একটু সচেতনতাই পারে। আমাদের এই প্লাস্টিকের দূষনের মাত্রা কে কমিয়ে আনতে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য কিভাবে প্লাস্টিকের ব্যবহার এর পরিবর্তে বিকল্প বস্তু ব্যবহার করতে পারি তা আমরা উপরিউক্ত বর্ণিত কনটেন্ট থেকে জানতে পারবো। তাই লেখকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কনটেন্ট তৈরি করে জনসচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য।

    Reply
  25. “প্লাস্টিক দূষণ” আমাদের দেশের জন্য খুবই প্রকট একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার জন্য আমরা নিজের অজান্তেই বাহ্যিকভাবে ও শারীরিকভাবে ভুগছি। এই আর্টিকেলে প্লাস্টিক দূষণের কারণ, প্রভাব, দূষণ রোধ করার উপায় বিস্তৃত বর্ণনা করা হয়েছে। প্লাস্টিক দূষণ রোধে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  26. আমাদের চারপাশটা একটু পর্যবেক্ষণ করলেই দেখা যায় অধিকাংশ ওয়ান টাইম জিনিষই প্লাস্টিকের তৈরি। Plastic যার রাসায়নিক নাম Polyethylene;এমন এক পদার্থ যা রিসাইকেল করে ব্যবহারযোগ্য করে তোলা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। আর এই মধ্যবর্তী সময়ে, প্লাস্টিক পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের ( বিশেষত: স্নায়ু ও প্রজননতন্ত্র) বিরাট ক্ষতিসাধন করে। তাই আমাদের নিজেদের ও পরবর্তী জেনারেশনের স্বার্থে ব্যক্তিগত ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বায়োডিগ্রেডেবল উপকরণের ব্যবহারকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে।বর্তমান প্রেক্ষাপটে উপরোক্ত আর্টিকেলটি খুবই সময়োপযোগী।

    Reply
  27. পৃথিবীতে আমরা মাটি,পানি, বায়ু ইত্যাদি খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ের সংস্পর্শে বসবাস করি। তবে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রকার দূষণে দূষিত হয়ে পড়ছে আমাদের চারপাশের পরিবেশটা।এর মধ্যে অন্যতম একটি দূষণ হলো প্লাস্টিক দূষণ যা বর্তমানে মারাত্মক হারে বেড়ে চলেছে। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর প্লাস্টিকের ব্যবহার করি এবং প্রয়োজন শেষে যত্রতত্র ফেলে দেয় যা মাটিতে বহু বছর পর্যন্ত অপচনযোগ্য থেকে যায়। ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হয় এবং মাটি দূষিত হয়আবার গবেষণায় দেখা গেছে, সমুদ্রের কচ্ছপেরা এই প্লাস্টিক বর্জ্যের কারণে মারা যাচ্ছে। আবার কোথাও প্লাস্টিক পোড়ালে তা থেকে বিষাক্ত ধোয়া নির্গত হচ্ছে যা আমাদের বায়ুকে দূষিত করছে।হয়তো আমরা নিজেও বুঝতে পারি না প্রতিনিয়ত কিভাবে প্লাস্টিক পণ্যের মাধ্যমে আমাদের পরিবেশকে বিষাক্ত করে ফেলছি। প্লাস্টিক দ্রব্যের ব্যবহার সম্পর্কে নিজে সচেতন হতে ও চারপাশের মানুষের মাঝে সচেতনতা গড়ে তুলতে উপরের লেখাটি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং বেশি বেশি শেয়ার করুন। এখনই সময় নিজে সচেতন হয়ে আমাদের পরিবেশটাকে সুন্দর করে গড়ে তোলা।

    Reply
  28. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। 
    প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়।এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য। তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ “প্লাস্টিক দূষণ রোধ” সম্পর্কে এত সুন্দর করে কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  29. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারণ হলো”প্লাস্টিক দূষণ”| আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করে বিকল্প কিছু ব্যবহার। যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।  এই কনটেন্ট থেকে প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি।

    Reply
  30. আমাদের পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। প্লাস্টিক দূষণের মাধ্যমে পরিবেশ মারাত্মক ভাবে বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। যার ফলে মাটি দূষণ ও পানি দূষণের ঘটনা ঘটে। এ দূষণ মনুষ্যসৃষ্ট যা আমাদের তো ক্ষতি করেই সাথে অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়। প্লাস্টিকের মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি হয়, কিভাবে এ দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে লেখক এ কন্টেন্টে গবেষণাধর্মী চমৎকার আর্টিকেল লিখেছেন। যা আমাদের পরিবেশ নিয়ে নতুন করে ভাবতে শিখাবে।

    Reply
  31. আমাদের পরিবেশটা বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিকের কারণে শুধু পরিবেশ নয় মানবদেহেরও ক্ষতি হয়। কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা যায় তা এই কন্টেন্টে বলা হয়েছে।

    Reply
  32. সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যই আমাদের সকলের কাম্য। যা কেবল একটি দূষণমুক্ত পরিবেশেই সম্ভব। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় আমরা নিজেরাই আমাদের পরিবেশ দূষিত করছি। আমরা নিজেরাই যে নিজেদের কত বড় ক্ষতি করছি তা বুঝতেছিই নাহ। পরিবেশ দুষণের অন্যতম একটি কারণ হলো বেশি বেশি প্লাস্টিকের ব্যবহার। যা বেশিরভাগ মানুষই ব্যবহার করে থাকে। এজন্য আমাদের প্লাস্টিকের যথাযথ ব্যবহার সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে হবে।
    তাই পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে আমাদের সকলেরই সচেতন হওয়া উচিত। মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এই কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

    Reply
  33. প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের ক্ষতি হয়ে থাকে ।এ দূষণ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি যা আমাদের তো ক্ষতি করে থাকে সাথে অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করে বিকল্প কিছু ব্যবহার করা। যাতে পরিবেশ দূষণ কমে যায়।

    Reply
  34. পৃথিবীতে যত দূষণ হয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের ক্ষতি হয়ে থাকে ।এ দূষণ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি যা আমাদের তো ক্ষতি করে থাকে সাথে অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করে বিকল্প কিছু ব্যবহার করা। যাতে পরিবেশ দূষণ কমে যায়।

    Reply
  35. প্লাস্টিক মানুষের তৈরি কৃত্রিম একটি এমন পদার্থ যা ছাড়া মানব সমাজ অচল,এটার মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে সমাজ পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে! এর ব্যবহার কমাতে এই দ্রব্যের পরিবর্ত বয়বহার করা,জনসচেতনতা বাড়ানো,এবং সরকারের তীব্র ভুমিকা থাকা জরূরী!

    পরিশেষে বলি

    পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব!
    কন্টেন্ট জরূরী,লেখকের শুকরিয়া

    Reply
  36. প্রাকৃতিক পরিবেশ দূষনের অন্যতম একটি কারন প্লাস্টিক পন্যের ব্যবহার। শুধু এই একটি দূষনের কারনে ভবিষ্যৎ পৃথিবী চরম পর্যায়ের বিধস্ত হতে পারে। প্লাস্টিক দূষণের ” বিপদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষামূলক প্রচারণা পরিচালনা করা প্রয়োজন। সরকারের উচিত প্লাস্টিকের উৎপাদন, ব্যবহার এবং নিষ্পত্তি নিয়ন্ত্রণের জন্য কঠোর নীতি প্রণয়ন ও প্রয়োগ করা। একক-ব্যবহারের প্লাস্টিকের উপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে হবে , তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    এই কন্টেনটিতে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বুঝানো হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  37. আমাদের আশেপাশের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হয়।যার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ।যার ফলে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি মানবদেহের ও ক্ষতি হচ্ছে।যার কারণে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা খুব জরুরি।পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে।সবাই সচেতন হলে প্লাস্টিক দূষণ দূর করা সম্ভব।
    কন্টেন্ট টির লেখক কন্টেট টি তে প্লাস্টিক দূষণের প্রতিকার সম্পের্ক লিখেছে।যা সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  38. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  39. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণের মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষের অসচেতনতাই এর প্রধান কারণ। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণের কারন, প্রভাব এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা জানা সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  40. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহার্য। কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  41. আসসালামু আলাইকুম, পরিবেশ দূষনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্লাস্টিক দ্বারা দূষণ। প্লাস্টিকের দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণী, বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়।এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণের কারন, প্রভাব এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা জানা সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আরও বিস্তারিত জানতে নিচের আর্টিকেল পড়তে পারেন।

    Reply
  42. প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য আমাদের পরিবেশকে আমাদেরকেই প্লাস্টিক দূষণ মুক্ত করতে হবে।আর প্লাস্টিক দূষণরোধ করতে এই কন্টেন্টটি বিশেষ সহায়তা করবে ইন শা আল্লাহ।

    Reply
  43. পরিবেশ বিভিন্নভাবে দূষিত হচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম একটি দূষণ হচ্ছে প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক যেমন পরিবেশের ক্ষতি করে তেমনি জীবজন্তু ও মানুষেরও ক্ষতি করে। তবে, আমরা মানুষেরা যদি সচেতন হই তাহলে এই প্লাস্টিক দূষণ কমানো সম্ভব। এই কনটেন্টটিতে কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ হয়, প্লাস্টিক দূষণের প্রভাব কি, প্লাস্টিক দূষণ কিভাবে কমানো যায় ইত্যাদি সম্পর্কে বলা হয়েছে। এই কনটেন্ট টি সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এর মাধ্যমে আমরা আমাদের পরিবেশকে কিছুটা হলেও প্লাস্টিক দূষণমুক্ত রাখতে পারি। গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট টি লেখার জন্য লেখক কে জানাই ধন্যবাদ।

    Reply
  44. পরিবেশ দূষণ এর মধ্যে বর্তমানে প্লাস্টিক দূষণ বেশি ক্ষতি কর।বর্তমানে প্লাস্টিকের ব্যবহার বেরে গিয়েছে কিন্তু প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা তেমন নাই।প্লাস্টিক মাটির সাথে মিশে বিলুপ্ত হয়ে যায় না বরং এটি মাটি গুনাগুন নষ্ট করে। এর ফলে এই মাটি থেকে উৎপন্ন ফসল আমাদের জন্য ক্ষতিকার।আমাদের পরিবেশকে আমাদেরকেই প্লাস্টিক দূষণ মুক্ত করতে হবে।উপরের কন্টেন্টটিতে ভালো করে বলা রয়েছে পরিবেশ কিভাবে রক্ষা করতে হবে।

    Reply
  45. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু যা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত হচ্ছে।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়।তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করে বিকল্প কিছু ব্যবহার করা এবং প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা। এ কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  46. নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  47. পরিবেশ দূষিত হওয়ার অন্যতম কারণ হলো প্লাস্টিক দূষন।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত প্লাস্টিক-দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  48. প্লাস্টিক দূষণ: আমাদের করণীয় নিয়ে লেখাটি লিখা হয়েছে। লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  49. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ সাধারণত “প্লাস্টিক দূষণে “ জন্য দুই ধরনের প্লাস্টিক দায়ী। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে।

    Reply
  50. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হয়ে থাকে তার মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ একটি।প্লাস্টিক যেমন পরিবেশের জন্য ক্ষতি কর তেমনি আমাদের শরীরের ও মারাত্মক ক্ষতি করে। তাই আমাদের এর বিকল্প ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে
    এই কন্টেন্ট এ লেখক প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরেছেন।আবার কিভাবে এই ক্ষতিগুলো প্রতিরোধ করা যাবে এই সম্পর্কে ও বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
    ধন্যবাদ লেখককে এই উপকারী কন্টেন্টটি সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  51. সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপনের জন্য সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশ থাকাটা খুব দরকার। কিন্তু বর্তমানে নানামুখী জটিলতার কারণে সুস্থ পরিবেশ পাওয়া অনেক ভার।বিভিন্ন কারণে পরিবেশ অসুস্থ বা দুষিত হচ্ছে। তারমধ্যে অন্যতম একটি কারণ হলো “প্লাস্টিক দূষণ”। আমরা একটু সচেতন হলেই প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে প্লাস্টিক দূষণের ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় বিষয় গুলো সুন্দর ভাবে আলোকপাত করা হয়েছে।

    Reply
  52. প্লাস্টিকের ব্যবহারে পরিবেশ ও মানব স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। প্লাস্টিকের জিনিসপত্র সাধারণত পুনর্ব্যবহারযোগ্য নয় এবং এগুলি প্রায় হাজার বছর ধরে পচে না। এর ফলে প্লাস্টিকের বর্জ্য সমুদ্র, নদী ও মাটিতে জমা হতে থাকে, যা জীববৈচিত্র্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং জলজ প্রাণীদের জন্য বিপদের সৃষ্টি করে। প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণাগুলি (মাইক্রোপ্লাস্টিক) খাদ্য চেইনে প্রবাহিত হয়ে মানুষের শরীরেও প্রবেশ করতে পারে, যা স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে। উপরন্তু, প্লাস্টিক উৎপাদনের প্রক্রিয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন বৃদ্ধি পায়, যা জলবায়ু পরিবর্তনে অবদান রাখে। এভাবে, প্লাস্টিকের অযথা ব্যবহার আমাদের পৃথিবী ও স্বাস্থ্য উভয়ের জন্যই বিপজ্জনক।

    Reply
  53. পরিবেশ দূষণ বিভিন্ন কারণে হয় তার মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ অন্যতম। প্লাস্টিক শুধু পরিবেশই দূষিত করে না বরং এটি বন্যপ্রাণী এবং মানবজাতির জন্য হুমকি স্বরূপ। পলিথিন ব্যাগ, প্লাস্টিক কসমেটিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক দ্রব্য সামগ্রী,বাচ্চাদের খেলনা ইত্যাদি পরিবেশ দূষণের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষের অসচেতনতাই প্লাস্টিক দূষণের প্রধান কারণ। প্লাস্টিক দূষণ প্রতিকারের জন্য স্কুল-কলেজে শিক্ষামূলক প্রচারণা বৃদ্ধি করতে হবে। নিজ নিজ এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি গ্রহণ ও উদ্যোগ নিতে হবে। প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা এবং বিকল্প ব্যবস্থা কিভাবে গ্রহণ করা যায় তা এই কনটেন্ট থেকে আমরা জানতে পারবো।

    Reply
  54. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করে বিকল্প কিছু ব্যবহার করা এবং প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা। এ কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    Reply
  55. বর্তমানে পরিবেশ দূষণের অন্যতম একটি কারণ প্লাস্টিক বর্জ্য। আমরা যত্রতত্রই প্লাস্টিক বজ্র দেখে থাকি। রাস্তাঘাট নদী খেলার মাঠে আমরা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস দেখে থাকি। আমাদের ব্যবহৃত প্লাস্টিক বজ্র পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।প্লাস্টিক বজ্র পচনশীল নয় তাই এটি দীর্ঘমেয়াদি ভাবে পরিবেশ ও প্রাণী কুলের ক্ষতি সাধন করে। পরিবেশ দূষণ থেকে আমরা কিভাবে বাঁচতে পারি সেটা সঠিক ভাবে জানতে কনটেন্টটি খুবই উপকারী।

    Reply
  56. এই লেখাটি পড়ার পর আমার মনে হয়েছে, আমাদের চারপাশে প্লাস্টিকের ব্যবহার কতটা ভয়ানক হতে পারে সেটা বুঝতে অনেকেই সক্ষম নন। লেখক শুধু সমস্যাগুলোর ওপর আলোকপাত করেননি, বরং আমাদের কীভাবে ছোট ছোট পরিবর্তন আনতে পারি তা নিয়েও কথা বলেছেন। উদাহরণগুলো যেমন বাস্তবমুখী, তেমনই সহজে বাস্তবায়নযোগ্য। আমার মতে, প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে সচেতন হতে এবং অন্যদেরও সচেতন করতে এই লেখাটি সবারই পড়া উচিত। এটি শুধু তথ্য দেয় না, আমাদের দায়িত্ববোধও জাগ্রত করে।

    Reply
  57. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। তাই আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন আছে । এই আটিকেল এ প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।

    Reply
  58. পরিবেশ দূষণের কারণ গুলোর মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ অন্যতম।এ দূষণ মানুষের দ্বারাই হচ্ছে আবার মানুষই এর ভুক্তভোগী।
    তাই পরিবেশ দূষণ এড়াতে আমাদের উচিত সচেতন হওয়া এবং সচেতন করা।
    সে ক্ষেত্রে আজকের কনটেন্টটি খুবই উপযোগী একটি কনটেন্ট। কনটেন্টটিতে
    প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে আমাদের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো খুবই সুন্দরভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন। সকলেরই উচিত এই কনটেন্টটি পড়া এবং সচেতন হওয়া এবং সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া।

    Reply
  59. সুস্থ ও সুন্দর জীবন সকলের কাম্য!!!!
    এর জন্য চাই দূষণ মুক্ত পরিবেশ। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমরা জেনে না জেনে পরিবেশ নষ্ট করছি। এই পরিবেশ দূষণের নানা কারণ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক। প্লাস্টিককে সহজে নষ্ট করা যায় না। বিপদ এড়াতে আমাদের এই বিষয়ে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। তাই উক্ত আর্টিকেলটি পড়ে আমরা খুব সহজেই প্লাস্টিক দূষণ রোধের করণীয়গুলো জানতে পারবো। ধন্যবাদ জানাই লেখককে এই সময়োপযোগী আর্টিকেলটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  60. পরিবেশ বিভিন্ন কারণে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের পাশাপাশি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহার্য। যেভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যাবে তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  61. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ‌ উপাদানগুলো যেমন-মাটি,পানি,বায়ু। আর পরিবেশের এই অন্যতম উপাদান গুলো প্রতিনিয়ত“প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত”হচ্ছে।মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের”প্রধান কারণ।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে।প্লাস্টিক দূষণে আমাদের করণীয়-শিক্ষা এবং সচেতনতা,সরকারী নীতি ও প্রবিধান,গবেষণা এবং উদ্ভাবন,এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি ইত্যাদি এই কন্টেন্ট লেখক উল্লেখ করেছেন।
    নিয়ম গুলো মেনে যদি আমরা কাজ করি তাহলে আমাদের পরিবেশ ভালো থাকবে এবং আমরাও সুস্থ থাকতে পাবরো।

    Reply
  62. কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা যায় তা এই কনটেন্ট থেকে জানা যাবে।

    Reply
  63. আমাদের ব্যবহার্য যে দ্রব্যটি পরিবেশ দূষণের পেছনে অন্যতম বড় অবদান রাখছে তা হলো প্লাস্টিক।আমরা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক ব্যবহার করছি এবং পরিবেশকে দূষিত করছি।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করতে পারি তা এই কন্টেন্ট এ দেওয়া আছে, তাই এ-ই কন্টেন্ট থেকে আমার জেনে নেবো।

    Reply
  64. আমাদের ব্যবহার্য যে দ্রব্যটি পরিবেশ দূষণের পেছনে অন্যতম বড় অবদান রাখছে তা হলো প্লাস্টিক।আমরা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক ব্যবহার করছি এবং পরিবেশকে দূষিত করছি।ন্যানো প্লাস্টিক বর্জ্য এবং প্লাস্টিক বর্জ্য নিঃসৃত রাসায়নিক পদার্থ জীবের শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন করতে পারে এবং ক্যান্সারসহ নানা রকম দুরারোগ্য ব্যাধির কারণ হতে পারে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  65. প্লাস্টিক দূষণ বর্তমান বিশ্বের একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্লাস্টিক পণ্যগুলির সহজলভ্যতা এবং বহুমুখিতা আমাদের জীবনকে সহজ করে তুললেও, এই প্লাস্টিকের অপচয় এবং অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কারণে পরিবেশে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।সুতরাং, প্লাস্টিক দূষণ থেকে আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে হলে, আমাদের প্রত্যেককে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। ব্যক্তি, সমাজ এবং সরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সবুজ পৃথিবী রেখে যেতে পারি।

    Reply
  66. প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশ দূষিত হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। আমরা প্লাস্টিক এত ব্যবহার করি যে প্লাস্টিক ছাড়া নিত্যদিনের কথা চিন্তাই করতে পারিনা ।প্লাস্টিক ব্যবহার করার অন্যতম কারণ হলো এর সহজলভ্যতা, সরকারের নিয়ন্ত্রণহীনতা এবং আমাদের অসচেতনতা। স্বাধীন বাংলাদেশকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য মানুষ যেভাবে লেগে উঠে পড়েছে ঠিক তেমনভাবে পরিবেশ দূষণের সাথে সম্পর্কিত তথা প্লাস্টিক বর্জ্য কমানোর জন্য এখন সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

    Reply
  67. এই কনটেন্ট টি তে পরিবেশ দূষণের প্রতিকার সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে বলা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ দিক গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  68. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরন করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে অবিয়োজন যোগ্য পদার্থ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘ স্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে ।

    Reply
  69. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।এই কনটেন্ট টি তে পরিবেশ দূষণের প্রতিকার সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে বলা হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ দিক গুলো তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  70. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা। এই কন্টেন্টটি আমাদের জনসাধারণের জন্য বেশ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  71. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো মাটি,পানি এবং বায়ু যা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত হচ্ছে। যার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বন্যপ্রাণী, বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতিও রেহাই পাচ্ছে না।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন বা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে।এছাড়া প্লাস্টিক থেকে স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত হয় যা মানব দেহে ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগ সৃষ্টি করতে পারে।মোটকথা প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই মানবজাতি ও পরিবেশের জন্য উপকারী নয়।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে ও মানবজাতিকে হুমকির মুখ থেকে রক্ষার জন্য আমাদের প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনতে হবে এবং যেখানে সেখানে প্লাস্টিকের পণ্য না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  72. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাটি পানি ও বায়ু যা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই পরিবেশকে প্লাস্টিক মুক্ত রাখতে প্লাস্টিকের জিনিস ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।

    Reply
  73. পরিবেশের আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই পরিবেশের উপাদানগুলো হল মাটি, পানি,বায়ু ইত্যাদি। এগুলো প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। আমাদের এই পরিবেশ দূষণ রোধ করতে হবে। এই কনটেন্টটিতে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়গুলোই তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  74. প্লাস্টিক একটি অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ। ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের পুনঃচক্রায়ন না করা হলে, তা পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়। প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি সৃষ্টি করে। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণের মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং প্লাস্টিক পণ্যের পুনঃচক্রায়ন করতে হবে।

    Reply
  75. আমরা পরিবেশ দূষণ সম্পর্কে বিভিন্ন রকম বিষয়ের অবগত আছি কিন্তু পরিবেশ দূষণের আরো একটি বড় কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক। এই প্লাস্টিক আমরা যেখানে সেখানে ফেলে রাখি এবং এ প্লাস্টিক তৈরীর কারণে আমাদের পরিবেশ বিভিন্নভাবে দূষিত হয়ে থাকে। পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন মাটি পানি বায়ু এসব কিছুই এই প্লাস্টিকের মাধ্যমে দূষিত হচ্ছে। প্লাস্টিকের মধ্যে থাকা দূষিত পদার্থ ধারা মানুষের ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি পর্যন্ত হতে পারে ।তাই পরিবেশ এবং মানবজাতি কারো জন্যই প্লাস্টিক দূষণ ভালো কিছু বয়ে আনবে না। ভবিষ্যতে ভালো চাইলে এখনই আমাদের সচেতন হতে হবে। উপরোক্ত কনটেন্টটিতে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা আমাদের সবার জন্য খুবই উপকারী।

    Reply
  76. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম। এর ফলে আমাদের পরিবেশের যেমন ক্ষতিকরে তেমন মানবদেহের ক্ষতিসাধন
    করে।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  77. প্লাস্টিক দূষণ রোধে আমাদেরকেই গুরুত্বপূর্ণ ছোট ছোট পদক্ষেপ নিতে হবে।যেমন: শিশুদেরকে বেলুন বা প্লাস্টিকের খেলনা কিনে দেয়ার পরিবর্তে কুপন,কার্ড, ঘরে তৈরি কাগজের খেলনা উপহার হিসেবে দেয়া, প্লাস্টিকের তৈরি আবর্জনা নদী বা পুকুরপাড়ে না ফেলে নির্দিষ্ট ঝুড়িতে জমা রেখে সরাসরি তা রিসাইকেল কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেয়া ইত্যাদি।প্লাস্টিক পরিবেশ বিনাশে কি ভয়াবহ ভূমিকা রাখছে আলোচ্য আর্টিকেলটি পড়লেই তা বোঝা যায়।

    Reply
  78. আপনার লেখাটি পরিবেশ সচেতনতার জন্য একটি শক্তিশালী বার্তা বহন করে। প্লাস্টিক দূষণ যে আমাদের পরিবেশ ও স্বাস্থ্যকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে, তা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। স্টিরিনের মতো ক্ষতিকর পদার্থ প্লাস্টিক থেকে নির্গত হয়ে মানবদেহে ক্যান্সারের মতো ভয়ানক রোগ সৃষ্টি করতে পারে, যা আমাদের প্রত্যেকের জন্যই গভীর চিন্তার বিষয়।

    এটি সত্যিই জরুরি যে, আমরা সবাই প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সচেতন হই। প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র ফেলার পরিবর্তে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত, যাতে পরিবেশ দূষণ কমানো যায়। তাছাড়া, বিকল্প ও পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহারেও আমাদের মনোযোগী হতে হবে। আপনার বার্তাটি আমাদের সবার জন্য একটি গুরুত্ববহ আহ্বান, যা পরিবেশ রক্ষার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

    Reply
  79. পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে বন্যপ্রাণী, বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে থাকে মূলত তাকেই প্লাস্টিক দূষণ বলা হয় ৷ সাধারণ “প্লাস্টিক দূষণের“ জন্য দুই ধরনের প্লাস্টিক দায়ী।কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে।ধন্যবাদ লেখক কে।

    Reply
  80. প্লাস্টিক আমাদের পরিবেশের জন্য অত্যন্ত বিপদজনক। এতে আমাদের চারপাশের পরিবেশ প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্লাস্টিকের ব্যবহার কিভাবে কমানো যায় সে সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এ অনুযায়ী কাজ করলে আমরা পরিবারকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারব।

    Reply
  81. বিভিন্ন কারনে পরিবেশ দূষিত হয়। এর মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দুশন। প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ দ্বারা প্লাস্টিক পদার্থের আহরন যা মানবজাতি ও পরিবেশের সকল প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর । নিয়মিত প্লাস্টিকের ব্যাবহার প্লাস্টিক দূষণের মাত্রা কে বাড়িয়ে দিচ্ছে। প্লাস্টিক দূষণ রোধ প্রয়োজন এবং বিকল্প পদ্ধতি গ্রহণ অপরিহার্য । এই কন্টেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা ও এর বিকল্প উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে । ধন্যবাদ লেখককে এত সুন্দর কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য।

    Reply
  82. পৃথিবীতে যত দূষণ হয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণের মাধ্যমে পরিবেশ মারাত্মক ভাবে বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। লেখক কে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর করে সহজ ভাষায় প্লাস্টিক দূষণ ও আমাদের করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করার জন্য ।

    Reply
  83. সুস্থ ও সুন্দর জীবন সকলের কাম্য!!!!
    এর জন্য চাই দূষণ মুক্ত পরিবেশ। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে আমরা জেনে না জেনে পরিবেশ নষ্ট করছি। এই পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ প্লাস্টিক। প্লাস্টিক সহজে বিনিষ্ট করা যায় না। আসন্ন বিপদ এড়াতে আমাদের এবিষয়ে সচেতন দৃষ্টি দিতে হবে। প্লাস্টিক দূষণের কারণে , ক্ষতি, দূষণ মুক্ত পরিবেশ গড়তে করণীয় ইত্যাদি বিষয়ে জনতে ” প্লাস্টিক দূষণ : আমাদের করণীয় ” এই আর্টিক্যালটি অনুসরণ করলে ইনশাল্লাহ এবিষয়ে ভালো রেজাল্ট পাবেন।

    Reply
  84. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  85. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণের” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।লেখককে ধন্যবাদ জনসচেতনতামূলক এই লেখাটার জন্য।

    Reply
  86. বর্তমানে পরিবেশ দূষণের নানা কারণ এর মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷মানুষের অসচেতনতাই প্লাস্টিক দূষণের প্রধান কারণ।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে পচতে অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে ৷তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধে আমাদের করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। সকলেরই উচিত এই কনটেন্টটি পড়া, সচেতন হওয়া এবং সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া।

    Reply
  87. বর্তমানে পরিবেশ দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণের কারণে পরিবেশে দূষণের মাত্রা বেড়ে চলেছে।প্লাস্টিক দূষণের কারন ,প্রতিরোধ ও বিভিন্ন দিক এই কন্টেনটি তে লেখক তুলে ধরেছেন। এজন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  88. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে।প্লাস্টিক দূষণের কারন ,প্রতিরোধ ও বিভিন্ন দিক এই কন্টেনটি তে লেখক তুলে ধরেছেন। এজন্য লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  89. পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  90. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে।
    প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়।এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য। তাই লেখককে অনেক ধন্যবাদ “প্লাস্টিক দূষণ রোধ” সম্পর্কে এত সুন্দর করে কনটেন্টটি উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  91. প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কারণে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। এই পরিবেশ দূষণের ফলে মানব সমাজ বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। তার মধ্যে প্লাস্টিকের দ্বারা পরিবেশ দূষণকে অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা যায়। আজকাল প্রতিনিয়ত মানুষ প্লাস্টিকের জিনিসপত্র ব্যবহার করছে। আর ব্যবহার্য এসব জিনিসপত্র সঠিকভাবে সংরক্ষণ করছেনা, ফলে এটি পরিবেশবান্ধব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    Reply
  92. প্রতিনিয়ত পরিবেশ দূষণ বেড়েই যাচ্ছে। পরিবেশ দূষণের ফলে পৃথিবী হুমকির সম্মুখীন। পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক। প্লাস্টিকের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলছে। আমাদের সকলের উচিত পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং পরিবেশ দূষণ কমানোর।

    Reply
  93. পরিবেশ দূষণের অন্যতম একটি কারণ হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণের কারণে মানবদেহে যেমন ক্ষতি হয় তেমনি ক্ষতি হয় পরিবেশের। কারণ প্লাস্টিককে সহজে বিনষ্ট করা যায় না। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পুনঃ প্রক্রিয়াজাতকরণে প্রচুর সময় লাগে। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণের” মাত্রা কে বাড়িয়ে দিচ্ছে। এজন্য প্লাস্টিক ব্যবহারে আমাদের সচেতন হতে হবে এবং প্লাস্টিক দূষণ রোধ করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।উক্ত কনটেন্টে লেখক প্লাস্টিক দূষণের কারণ, প্রভাব এবং এর থেকে প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছেন, যা জানা আমাদের সমাজে প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ একটি কন্টেন্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য

    Reply
  94. প্লাস্টিক দূষণ আমাদের দেশের জন্য অনেক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে,যা ব্যাহিক ও অভ্যন্তরীণ সসবক্ষেত্রেই,প্লাস্টিক দূষণ যা বর্তমানে মারাত্মক হারে বেড়ে চলেছে। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর প্লাস্টিকের ব্যবহার করি এবং প্রয়োজন শেষে যত্রতত্র ফেলে দেয় যা মাটিতে বহু বছর পর্যন্ত অপচনযোগ্য থেকে যায়। ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হয় এবং মাটি দূষণ হয়,সমুদ্রের কচ্ছপেরা এই প্লাস্টিক বর্জ্যের কারণে মারা যাচ্ছে। আবার কোথাও প্লাস্টিক পোড়ালে তা থেকে বিষাক্ত ধোয়া নির্গত হচ্ছে যা আমাদের বায়ুকে দূষিত করছে।হয়তো আমরা নিজেও বুঝতে পারি না প্রতিনিয়ত কিভাবে প্লাস্টিক পণ্যের মাধ্যমে আমাদের পরিবেশকে বিষাক্ত করে ফেলছি। প্লাস্টিক দ্রব্যের ব্যবহার সম্পর্কে নিজে সচেতন হতে ও চারপাশের মানুষের মাঝে সচেতনতা হতে সাহায্য করি,লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন ধন্যবাদ।

    Reply
  95. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  96. প্রাত্যহিক জীবনে আমরা যা ব্যবহার করি, তার অধিকাংশই প্লাস্টিকের তৈরি। প্লাস্টিক হচ্ছে কৃত্রিমভাবে তৈরি পলিমার, যা মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি বা প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে রাসায়নিক উপায়ে তৈরি করা হয়। প্লাস্টিক সাধারণভাবে নমনীয় (সহজে বাঁকানো যায়), ক্ষয়রোধী, দীর্ঘস্থায়ী ও সস্তা। প্লাস্টিকের অতিমাত্রায় ব্যবহার পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব রাখছে। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্লাস্টিক পণ্যের ওয়ান টাইম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা জরুরি। প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে।এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে। পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। তবে প্লাস্টিকের কাঁচামাল পচনশীল না হওয়ায় এটি পরিবেশদূষণের অন্যতম অনুষঙ্গ। তবে সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে পারলে পরিবেশকে দূষণের হাত থেকে অনেকাংশে রক্ষা করা সম্ভব। ফলে টেকসই পরিবেশ নিশ্চিতে এখন দেশে দেশে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে প্লাস্টিক রিসাইকল ও ব্যবস্থাপনার ওপর। কারণ প্লাস্টিক রিসাইকল ও ব্যবস্থাপনা পরিবেশদূষণ রোধে অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  97. 🌍🌍🚫বর্তমান সময়ে আমাদের পরিবেশ ক্ষতি হওয়ার মূল কারণ প্লাস্টিকের ব্যবহার।প্লাস্টিক ব্যবহারের কারণে আমাদের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে 😭😭😭। তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকবো তত আমাদের পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবে, দেশ হয়ে উঠবে আরও সুন্দর।এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে এবং লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট উপস্থাপনের জন্য।❤️❤️❤️

    Reply
  98. পরিবেশ দূষণের যতগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্লাস্টিক। আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যেগুলোর মধ্যে প্লাস্টিকের জিনিস অনেক বেশি,, যা আমাদের মানব জীবন সহ পশু-পাখি এমনকি মৎস্য উন্নয়নের অন্যতম অন্তরায়।। আমাদের প্লাস্টিক ব্যবহার কমিয়ে আনা উচিত।প্রত্যেকে যার যার জায়গা থেকে যদি প্লাস্টিক ব্যবহার কমিয়ে আনতে পারি,তাহলে আমাদের সুস্বাস্থ্যর জন্য খুবই উপকারী হবে।

    Reply
    • পরিবেশ দূষনের অন্যতম প্রধান কারণ হল প্লাস্টিকের জিনিস। শহরের ড্রেন, খাল,নালা এই প্লাস্টিকের জিনিস দিয়ে আটকে থাকে। নানাবিধ প্রাকৃতিক সমস্যার কারণ এই প্লাস্টিকের জিনিস। আমাদের উচিৎ প্লাস্টিকের জিনিসের ব্যবহার কম করা। কনটেন্টটি অত্যন্ত সময় উপযোগী, বিস্তারিত ভাবে প্লাস্টিকের অপকারীতা,ও এর বিকল্প আলোচনা করা হয়েছে। লেখক কে ধন্যাবাদ এই উপস্থাপনার জন্য।

      Reply
  99. প্রাত্যহিক জীবনে আমরা যা ব্যবহার করি, তার অধিকাংশই প্লাস্টিকের তৈরি। প্লাস্টিক হচ্ছে কৃত্রিমভাবে তৈরি পলিমার, যা মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি বা প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে রাসায়নিক উপায়ে তৈরি করা হয়। প্লাস্টিক সাধারণভাবে নমনীয় (সহজে বাঁকানো যায়), ক্ষয়রোধী, দীর্ঘস্থায়ী ও সস্তা। প্লাস্টিকের অতিমাত্রায় ব্যবহার পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব রাখছে।এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে, ইনশা আল্লাহ। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  100. আমরা এই কন্টেন্টটি থেকে প্লাস্টিকের ব্যাবহার ও ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি।পরিবেশে প্লাস্টিকের প্রভাব সুদূরপ্রসারী এবং বিধ্বংসী।প্লাস্টিকের প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে পরিবেশ দূষণ, মাটির বন্ধ্যাত্ব, জলজ প্রাণীগুলির শ্বাসরোধ এবং জলবায়ু পরিবর্তন।

    Reply
  101. পরিবেশ দূষণের বহুবিধি কারণ রয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে অন্যতম কারণ হল প্লাস্টিক। এর কারণে শুধু পরিবেশ দূষিতই হচ্ছে না মানবদেহে মরণব্যাধি ক্যান্সার হয়।তাই আমাদের প্লাস্টিক ব্যবহার কমিয়ে আনা উচিত। প্লাস্টিক আমাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা এই কন্টেন্টি পড়লে সবাই জানতে পারবে।ধন্যবাদ রাইটার কে।

    Reply
  102. বর্তমানে পরিবেশ দেশের উন্নতি কারণ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার এ প্লাস্টিকের ব্যবহারের ফলে যে পরিবেশ দূষিত হয়েছে তা এটা আমাদের মানব দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। নিয়মিত প্লাস্টিক ব্যবহারের ফলে পালের প্লাস্টিক দূষণের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর প্লাস্টিকের ব্যবহার করি এবং প্রয়োজন শেষে যাত্রা ফেলে দেই যা মাটিতে বহু বছর পর্যন্ত অপ্রচনযোগ্য থাকে তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায় ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে প্লাস্টিক দূষণের আর একটি উল্লেখযোগ্য উৎস হলো অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা যার ফলশ্রুতিতে অনুপ্রযুক্তি নিষ্পত্তি ময়লা ফেলা হয় প্লাস্টিকের পরিবেশগত গ্রহ সম্পর্কে ব্যক্তিদের মধ্যে সচেতন অভাব ও সমাজসেসিত অবদান রাখবে আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিকপূর্ণ ব্যবহার থেকে বিরত থাকবো তাতে দ্রুত প্লাস্টিক দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব প্লাস্টিক ব্যবহার করছি এবং পরিবেশ দূষিত করছি তাই পরিবেশ দূষণ রোধ করলে প্লাস্টিক দেব ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে প্লাস্টিক ব্যবহৃত পণ্যগুলো যথাযথ ফেরেনা ফেলতে হবে সবাইকে আমাদের এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যাতে আমরা যত দ্রুত সম্ভব প্লাস্টিক দূষণ হতে পরিবেশকে রক্ষা করতে পারে। উপর কনটেন্টটিতে লেখক খুব সুন্দর ভাবে প্লাস্টিকের দূষণ রোধে কি কি করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। এই নিয়মগুলো মেনে চললে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা সম্ভব হলে আমি মনে করি।

    Reply
  103. বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমস্যা গুলোর প্রধান কারণ হল -প্লাস্টিক দূষণ । এর ফলে আমাদের পৃথিবীর মৌলিক উপাদান যেমন-মাটি, পানি, বায়ু ইত্যাদি মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এর ফলে আমাদের শারিরিক অসুস্থতা থেকে শুরু করে নানা ধরণের প্রাকৃতিক দূষণের মাধ্যমে অনেক প্রাণি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।
    শিশুদের সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার খেলনা। কিন্তু এই প্লাস্টিকের তৈরী খেলনা গুলোই যে আমাদের জন্য হুমকি! তাই এমন খেলনা দেয়া যেতে পারে যাতে শিশু খুশিও থাকে আবার পরিবেশ বান্ধবও হয়। যেমন,কোনো কুপন,কার্ড,ঘরে তৈরী কোনো উপহার দেয়া যেতে পারে।
    এই কনটেন্ট টি থেকে সকলেই খুব সহজেই প্লাস্টিক দুষণ কি ? প্লাস্টিক দুষণ কেন হয় এবংপ্লাস্টিক দুষণেঃ আমাদের করণীয় ইত্যাদি বিষয় বূঝতে পারবেন আশা করি।

    Reply
  104. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।

    Reply
  105. প্লাস্টিক আমাদের বর্তমান জীবনযাত্রার এক অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। শিশুদের খেলনা থেকে শুরু করে গৃহস্থালীর কাজে,বাজারে,রাস্তা-ঘাটে সর্বত্রই প্লাস্টিকের সয়লাব।
    অথচ প্লাস্টিকের বিধ্বংসী প্রতিফলের প্রতি বিশেষজ্ঞদের হুশিয়ারী আমলে না নেয়ার ফলে আমাদের পরিবেশ আজ বিপর্যের মুখে।
    এখনই এর বিরুদ্ধে যথাযথ প্রতিরোধ ব্যাবস্থা না নিলে পরিবেশ বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে।
    এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দরভাবে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিক তুলে ধরার পাশাপাশি এর বিকল্প কি কি ব্যাবস্থা হতে পারে তার চমৎকার কিছু আইডিয়া দেয়া আছে।

    Reply
  106. আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বহুল ব্যবহৃত একটি জিনিস হচ্ছে প্লাস্টিক । কিন্তু এটি আমাদের নানাবিধ প্রয়োজন পূরণ করলেও পরিবেশ দূষণের মাধ্যমে পরিবেশের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে, যা আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য ও জীবজগতের জন্য হুমকি স্বরূপ ।
    তাই আমাদের অবশ্যই এই প্লাস্টিক দূষণ রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে । তা না হলে জীববৈচিত্র তথা আমাদের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে ।
    অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী কনটেন্ট লেখার জন্য ।

    Reply
  107. আমি সর্বপ্রথম রাইটারকে ধন্যবাদ জানাই এইজন্য যে ওনি তাঁর মেধা দিয়ে চমৎকার একটি কনটেন্ট তৈরি করেছেন। প্লাস্টিক দূষণের কারণে পরিবেশের পাশাপাশি মানব দেহেরও ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। যার ফলে মানবদেহে মহামারি ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।এই প্লাস্টিক দূষণ রোধে আমাদের সকলের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং এই কনটেন্টটি অনুসরণ করলে সহজেই তার প্রতিকার পাওয়া সম্ভব বলে আমি মনে করি।

    Reply
  108. প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় আমাদের প্রধান কাজ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, পুনর্ব্যবহার করা, এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যবহার করা। সচেতনতা বৃদ্ধি, সরকারি নীতি প্রয়োগ, এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিক দূষণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারি।ধন‍্যবাদ লেখক কে এমন ঐকটি উপকারী কন্টেন্ট উপস্হাপন করার জন্য।

    Reply
  109. বর্তমান সময়ে আমাদের পরিবেশ ক্ষতি হওয়ার মূল কারণ প্লাস্টিকের ব্যবহার। আমাদের উচিত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকবো তত আমাদের পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবে।
    প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়।
    পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে।

    Reply
  110. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম কারণ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার। যা আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য ও জীবজগতের জন্য হুমকি স্বরূপ । তাই আমাদের অবশ্যই এই প্লাস্টিক দূষণ রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে । তা না হলে জীববৈচিত্র তথা আমাদের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যাবে । এই কন্টেন্টিতে প্লাস্টিকের বিভিন্ন ব্যবহার ও ক্ষতিকর দিকগুল বিশদ আলোচনা করা হয়েছে যা অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

    Reply
  111. পরিবেশে পচনরোধী প্লাস্টিকজাতীয় দ্রব্য, উপজাত, কণিকা বা প্লাস্টিকের দ্রব্য নিঃসরিত অণুর সংযোজন; যা মাটি, পানি, বায়ুমণ্ডল, বন্যপ্রাণী, জীববৈচিত্র্য ও মানবস্বাস্থ্যে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, তাকে সাধারণভাবে প্লাস্টিক দূষণ বলা হয়।সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে পাটের তৈরি বিকল্প সোনালি ব্যাগ উৎপাদনে জরুরি উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে এবং সোনালি আঁশের পণ্যে সাবসিডি দিতে হবে; ৪. বিকল্প পাট/চাহিদা মেটানোর জন্য পাট উৎপাদন বাড়াতে হবে। বারোমাসি পাটের জাত আবিষ্কার করতে হবে। গবেষণার মাধ্যমে জৈবিক রোগ দমন এবং উৎপাদন বাড়াতে হবে। লবণাক্ততা সহনশীল পাটের জাত তৈরি করে উপকূলীয় এলাকায়ও পাট উৎপাদন করতে হবে; ৫. বাংলাদেশ টেলিভিশন, অন্যান্য স্যাটেলাইট টিভি, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টি এবং পরিবেশসম্মত পাটজাত সোনালি ব্যাগ এবং অন্যান্য দ্রব্য ব্যবহারে উৎসাহিত করে প্রচারণা চালাতে হবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দূষণমুক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ উপহার দেওয়ার লক্ষ্যে এবং একবিংশ শতাব্দীতে ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে উন্নত সোনার বাংলা রূপায়ণে প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের এখনই সময়।

    Reply
  112. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা ইম্পর্ট্যান্ট টপিক আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  113. পরিবেশ দূষণের একটি অন্যতম কারন হলো প্লস্টিক দূষণ। যা কিনা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে এবং জীবজগতের জন্য হুমকি স্বরুপ।প্লস্টিক একটি অপচনশীল দ্রব্য।এটি মানবদেহে নানা প্রকার রোগ ব্যাধি তৈরি করে।নিজের ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আমাদের প্লাস্টিক ব্যাবহার কমিয়ে আনতে হবে।আগামী প্রজন্মকে একটি সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। প্লাস্টিক রোধে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।এর খারাপ প্রভাবগুলো সবার মাঝে তুলে ধরতে হবে।লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি কনটেন্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

    Reply
  114. প্লাস্টিক প্রাকৃতিক পরিবেশ ও মানবজাতির শরীরে অনেক ক্ষতিকারক । সব জায়গায় প্লাস্টিক বিকল্প ব্যবহার করা উচিত।

    Reply
  115. পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর পদার্থ হলো প্লাস্টিক পন্য। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। আর্টিকেল টি সময়োপযোগী একটি আর্টিকেল লেখককে ধন্যবাদ।

    Reply
  116. প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর, পুনঃব্যবহার কম হওয়ায় সমস্যাটি বাড়ছে। তাই প্লাস্টিক ব্যবহার কমানো ও সচেতনতা বৃদ্ধি অপরিহার্য। ধন্যবাদ লেখককে পরিবেশবান্ধব কন্টেন্টের জন্য।

    Reply
  117. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব!লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  118. পরিবেশ দূষণের একটি অন্যতম কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক বর্জ্য মাটি, পানি, বায়ুমণ্ডল, বন্যপ্রাণী, জীববৈচিত্র্য ও মানবস্বাস্থ্যে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে। কি কি উপায়ে মেনে চললে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো যায় তা এই আর্টিকেল সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কিত এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী কনটেন্ট যা সকলের জানা উচিত।

    Reply
  119. প্লাস্টিক একটি অত্যন্ত ক্ষতিকর বজ্র্যপদার্থ। পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যেমন পানি, মাটি, বায়ু ইত্যাদির ব্যাপক ক্ষতিসাধন হয়ে থাকে প্লাস্টিকের ব্যবহারের কারনে।তাই পরিবেশ রক্ষার্থে ও জনসাধারণের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করতে হবে।

    Reply
  120. আমাদের নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণে মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি।প্লাস্টিক পরিবেশ থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন এবং তাহলেই আমরা প্লাস্টিক দ্বারা পরিবেশ দূষণকে রোধ করতে পারবো,ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  121. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা ধীরে ধীরে ক্ষয় হয় । তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।প্রতিদিন প্লাসিকের পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়েই দিচ্ছে। এই আর্টিকেলে প্লাস্টিক দূষণের কি কি কারণ ও প্রভাব রয়েছে তা আলোচনা করা হয়েছে । এছাড়াও কোন কোন উপায় মেনে চললে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো যায় সেই বিষয়টিও এই আর্টিকেলে তুলে ধরা হয়েছে ।

    Reply
  122. আমাদের পরিবেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার জন্য প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য।আমাদের করা প্রতিটি ছোট পরিবর্তনের একটি প্রবল প্রভাব থাকতে পারে, যা বড় ইতিবাচক ফলাফলের দিকে পরিচালিত করে।একসাথে, আমরা প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি এবং সবার জন্য আরও টেকসই বিশ্ব তৈরি করতে পারি।

    Reply
  123. আমাদের চারপাশের পরিবেশ বিভিন্নভাবে দূষিত হচ্ছে। তন্মধ্যে পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হল প্লাস্টিক পণ্যের অধিক ব্যবাহার। প্লাস্টিক দূষণ একদিকে যেমন বন্যপ্রাণীর উপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে, অপরদিকে মানবদেহেরও ক্ষতি সাধন করে। আর তাই পরিবেশ
    দূষণ রোধ করার জন্য আমাদের সকলের উচিৎ প্লাস্টিক পণ্যের বিকল্প পরিবেশ বান্ধব পণ্য ব্যবহারে সচেতন হওয়া।

    Reply
  124. প্লাস্টিক পরিবেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি উপাদান। এটি যেহেতু পচনশীল নয় তাই পরিবেশে এটি দীর্ঘদিন বর্জ্য হিসেবে থাকে।যা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে।

    প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷

    আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়।

    নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷

    মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়।

    Reply
  125. প্লাস্টিক একটি ক্ষতিকারক জিনিস, এটি,পঁচে না। পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি ডেকে আনে।
    প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। এখানে প্লাস্টিক বর্জন করা কত জরুরি তাই বলা হয়েছে।

    Reply
  126. 🗑️👉প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।🤒🤕
    📢আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।👌 🧑‍💼লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।লেখক তার লেখনীতে খুব সুন্দর ভাবে প্লাস্টিক দূষণের কারণ এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।👌❤️

    Reply
  127. প্লাস্টিক পন্যের ব্যবহার প্রাকৃতিক পরিবেশ দূষনের অন্যতম একটি কারন । শুধু এই একটি দূষনের কারনে ভবিষ্যৎ পৃথিবী চরম পর্যায়ের বিধস্ত হতে পারে। প্লাস্টিক দূষণের ” বিপদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষামূলক প্রচারণা পরিচালনা করা প্রয়োজন। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    এই কন্টেনটিতে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বুঝানো হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটি যুগউপযোগী কনটেন্ট সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।

    Reply
  128. অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি।এর থেকে মুক্তির উপায়ও খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছে।

    Reply
  129. প্লাস্টিক দূষণ একটি গুরুতর পরিবেশগত সমস্যা, যা বন্যপ্রাণী, মানবস্বাস্থ্য, এবং প্রাকৃতিক উপাদানগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। প্লাস্টিকের দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব এবং পুনঃচক্রায়নের অভাব এই সমস্যা আরো কঠিন করে তুলছে। তাই, প্লাস্টিক ব্যবহার কমিয়ে এবং সঠিকভাবে বর্জ্য নিষ্পত্তি করে আমরা পরিবেশের ক্ষতি কমাতে পারি। সচেতনতা এবং উদ্যোগই এই সমস্যা মোকাবেলার চাবিকাঠি। এই কনটেন্টটি আমাদের জনসাধারণের জন্য বেশ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  130. পৃথিবীতে যত দূষণ হয়ে থাকে তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের ক্ষতি হয়ে থাকে ।এ দূষণ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি যা আমাদের তো ক্ষতি করে থাকে সাথে অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করে বিকল্প কিছু ব্যবহার করা।

    Reply
  131. প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণের একটি অন্যতম কারণ। প্লাস্টিক বেশি ব্যবহারের কারনে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি মানবদেহের জন্য ও ক্ষতিকর হয়ে পড়েছে । তাই আমরা সবাই প্লাস্টিক ব্যবহার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করব। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে ।

    Reply
  132. প্লাস্টিক দূষণ: আমাদের করণী এ লিখালি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী,
    এমন সুন্দর কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য লেখক কে সাধুবাদ জানাই।

    Reply
  133. পরিবেশ দূষিত হওয়ার অন্যতম কারণ হলো প্লাস্টিক দূষন।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত প্লাস্টিক-দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।
    এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি।এর থেকে মুক্তির উপায়ও খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছে।

    Reply
  134. এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত প্লাস্টিক-দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।
    এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি।এর থেকে মুক্তির উপায়ও খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছে।

    Reply
  135. পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল যেমন মাটি, পানি,বায়ু প্লাস্টিক দ্রারা দূষিত হচ্ছে। আমাদের তাই পরিবেশ দূষণ করা থেকে রোধ করতে হবে। কনটেন্টি অনেক উপকারী ছিল লেখককে অনেক ধন্যবাদ

    Reply
  136. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ করা। প্লাস্টিক দূষণ কারণে বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ প্লাস্টিক দূষণ ৩ ভাবে হয়ে থাকে মাইক্রো-, মেসো-, ম্যাক্রোবর্জ্য। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার যেমন পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক দূষণ বাড়িয়ে দেয় । মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে।
    পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত এগুলো প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ থাকে যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি।
    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  137. প্লাস্টিক দূষণ বর্তমান বিশ্বের অন্যতম গুরুতর পরিবেশগত সমস্যা। প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যগুলির যথাযথ ব্যবস্থাপনার অভাবে এই দূষণ ক্রমশ বেড়ে চলেছে। প্লাস্টিকের সামগ্রী প্রকৃতিতে মিশতে হাজার হাজার বছর সময় নেয়, ফলে এটি মাটি, পানি ও বায়ুতে স্থায়ী দূষণ সৃষ্টি করে। প্লাস্টিক দূষণ শুধু আমাদের পরিবেশকেই নয়, বরং প্রাণীজগত ও মানুষের স্বাস্থ্যের উপরেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
    এই সমস্যা সমাধানে আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে। সচেতনতা বৃদ্ধি, প্লাস্টিকের বিকল্প ব্যবহার, পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য ব্যবহার এবং প্লাস্টিক বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা—এই সবগুলো পদক্ষেপই প্লাস্টিক দূষণ কমাতে সহায়ক হতে পারে। সরকারের নীতিমালা এবং সাধারণ মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এই সংকট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।ধন্যবাদ লেখক কে সময়োপযোগী এমন একটি কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য।

    Reply
  138. পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। তাই পরিবেশ দূষণ রোধে প্লাষ্টিক ব‍্যবহার কমিয়ে বিকল্প কিছু ব‍্যবহার করতে হবে। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ কনটেন্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ জানাই সচেতনমূলক পোস্টের জন‍্য

    Reply
  139. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম।প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে।
    লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এই উপকারী কন্টেন্ট লেখার জন্য এটা আমাদের সকলের অনেক উপকারে আসবে ইংশাআল্লাহ।

    Reply
  140. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷প্লাস্টিক দূষণ বর্তমান বিশ্বের অন্যতম গুরুতর পরিবেশগত সমস্যা।প্লাস্টিকের সামগ্রী প্রকৃতিতে মিশতে হাজার হাজার বছর সময় নেয়, ফলে এটি মাটি, পানি ও বায়ুতে স্থায়ী দূষণ সৃষ্টি করে।তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত প্লাস্টিক-দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।এই কনটেন্ট টির মাধ্যমে অনেকেই প্লাস্টিকের দূষণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবে এবং এর জন্য কি করণীয় সেগুলো বুঝতে পারবে। অশেষ ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  141. বর্তমানে আমাদের দেশে প্লাস্টিকের ব্যবহার বেড়েই চলেছে। যার ফলে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে উঠছে।কারন আমরা আসলে প্লাস্টিকের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে জানিই না। এই কনটেন্ট টিতে প্লাস্টিকের সঠিক ব্যবহার এবং সঠিকভাবে প্লাস্টিক বজ্র ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে।

    Reply
  142. প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণের অন্যতম উপাদান। এই দূষণ মোকাবিলায় আমাদের প্রধান কাজ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, পুনর্ব্যবহার করা, এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যাবহার করা। প্লাস্টিকের মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি হয় এবং কিভাবে এ দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা যায় তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে উক্ত কন্টেন্টে।

    Reply
  143. পরিবেশে পচনরোধী প্লাস্টিকজাতীয় দ্রব্য, উপজাত, কণিকা বা প্লাস্টিকের দ্রব্য নিঃসরিত অণুর সংযোজন; যা মাটি, পানি, বায়ুমণ্ডল, বন্যপ্রাণী, জীববৈচিত্র্য ও মানবস্বাস্থ্যে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, তাকে সাধারণভাবে প্লাস্টিক দূষণ বলা হয়।
    প্লাস্টিক জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য যে ক্ষতিকর এ নিয়ে প্রতিনিয়ত শঙ্কা ও উদ্বেগ প্রকাশ করছেন পরিবেশ বিজ্ঞানীরা। দূষণজনিত ক্ষতি নিয়ে কারও কোন দ্বিমত নেই। ক্ষতি শুধু স্বাস্থ্য বা পরিবেশের নয়, প্লাস্টিক নানা বিঘ্ন ঘটাচ্ছে মানুষের দৈনন্দিন জীবনধারায়।
    তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা। আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকবো তত আমাদের পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবে।
    এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণের কারন, প্রভাব এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা জানা সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  144. আমরা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক ব্যবহার করছি এবং পরিবেশকে দূষিত করছি। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।“প্লাস্টিক দূষণ ” বিভিন্ন উৎস থেকে উদ্ভূত হয়। তাই আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  145. প্লাস্টিক দূষণ আজকের বিশ্বের একটি গুরুতর সমস্যা। প্লাস্টিকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং এর যথাযথ ব্যবস্থাপনার অভাবের কারণে পরিবেশ, প্রাণীজগৎ এবং মানুষের স্বাস্থ্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ সমস্যার সমাধানে আমাদের কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি:

    ১.প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো
    ২.প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার
    ৩.জনসচেতনতা বৃদ্ধি
    ৪.সরকারি নীতি ও আইন

    Reply
  146. আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষণ হয় তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম। প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলা য় আমাদের বেশ কিছু করণীয় রয়েছে তার মধ্যে প্রধান হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো। এছাড়া ও পুনরায় ব্যবহার যোগ্য দ্রব্য ব্যবহার করা। সচেতনতা তৈরি ও বৃদ্ধি করা,সরকারী নীতি প্রয়োগ এবং এবং বেসরকারি উদ্যোগে আমরা প্লাস্টিকের দূষণ কমাতে ভূমিকা রাখতে পারি।

    Reply
  147. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে।মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  148. পরিবেশ দূষণ রোধের জন্য প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার কমাতে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র ফেলে না দিয়ে, এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা উচিত।

    Reply
  149. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে।
    আমাদের প্লাস্টিক ব্যবহার কমানো উচিত।

    Reply
  150. প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় আমাদের প্রধান কাজ হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, পুনর্ব্যবহার করা, এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যবহার করা।পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  151. খুব সুন্দর কন্টেন্ট। প্লাস্টিকের অত্যাধিক ব্যবহারের ফলে আমাদের পরিবেশ তার ভারসাম্য হারাচ্ছে। জীবন মান বিপন্ন হচ্ছে। প্লাস্টিক এমন একটি উপাদান যা সহজে নষ্ট হয়না। এটি মাটিতে মিশে মাটির উর্বরতা শক্তি নষ্ট করে দেয়। আর নালা নর্দমায় জমে গিয়ে পানি চলাচলে ব্যাঘাত ঘটায়। আর প্লাস্টিকের পণ্য ব্যবহারে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও নষ্ট হয়। তাই আমাদের উচিত এর ব্যবহার কমানো এবং পুনরায় ব্যবহার করা।

    Reply
  152. প্লাস্টিক দূষণ বর্তমান বিশ্বের একটি বড় সমস্যা। প্লাস্টিক পণ্যগুলির সহজলভ্যতা এবং বহুমুখি ব্যবহার আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলেছে কিন্তু প্লাস্টিকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কারণে পরিবেশে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।সুতরাং, প্লাস্টিক দূষণ থেকে আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে হলে, আমাদের প্রত্যেককে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। ব্যক্তি, সমাজ এবং সরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে পারব।কন্টেন্টি খুবই জ্রুরি।

    Reply
  153. প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশ ও মানবজীবনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এবং এটি প্রধানত একক-ব্যবহারের প্লাস্টিক ও অনুপযুক্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কারণে ঘটে। মাইক্রো ও ম্যাক্রোপ্লাস্টিক দূষণ বিভিন্ন জায়গায় ঘনীভূত হচ্ছে, যা ক্যান্সারসহ নানা রোগের কারণ হতে পারে। প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে এবং সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মেনে চললে, পরিবেশকে এই দূষণ থেকে রক্ষা করা সম্ভব।

    Reply
  154. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  155. নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে।মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। 
    প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত  “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  156. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।নিচে কন্টেন্টটিপড়ে আাশা করি ধারনা পাবেন।

    Reply
  157. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। এটি বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।আমরা প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক ব্যবহার করছি এবং পরিবেশকে দূষিত করছি।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। সর্বোপরি প্লাস্টিক ব্যবহারে আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে।

    Reply
  158. পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল যেমন মাটি, পানি,বায়ু প্লাস্টিক দ্রারা দূষিত হচ্ছে। আমাদের তাই পরিবেশ দূষণ করা থেকে রোধ করতে হবে। এই কনটেন্টটিতে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়গুলো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন

    Reply
  159. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। তাই পরিবেশ দূষণ রোধে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে সজাগ হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেট -এ সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  160. মানুষের অসচেতনতাই প্লাস্টিক দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ।। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  161. পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হচ্ছে অধিক পরিমাণে প্লাস্টিকের ব্যবহার। একদিকে এটি যেমন আমাদের পরিবেশের ক্ষতি করে অন্যদিকে মানবদেহের বিভিন্ন রকমের রোগ ব্যধি সৃষ্টি করে। আমাদের সকলের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করা। প্লাস্টিকের বিকল্পে অন্য কিছু ব্যবহার করা। লেখনীতে প্লাস্টিকের মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশ দূষিত হয়, এর ফলে কি কি ক্ষতি হয় এবং এই ভয়াবহতা থেকে মুক্তির উপায় কি তা আমরা জানতে পেরেছি। চমৎকার লেখনী।

    Reply
  162. প্লাস্টিক অনেক ক্ষতিকর একটি পদার্থ। প্লাস্টিকের অনেক ক্ষতিকর দিক আছে, এটা পরিবেশ দূষণ করে, প্লাস্টিক সহজে পচে গলে যায়না এছাড়াও প্লাস্টিকের জন্য আমরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হই। এই প্লাস্টিকের জন্য মানুষ ক্যন্সারের মতো মরন ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই যতো তারাতাড়ি সম্ভব প্লাস্টিক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এই কন্টেন্টটির মধ্যে প্লাস্টিকের সকল খারাপ দিক সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। এই কন্টেন্টটি সবার পড়া উচিত। খুব উপকারী একটি কনটেন্ট।

    Reply
  163. প্লাস্টিক বর্তমানে পরিবেশ দূষণের একটা অন্যতম কারণ ।পরিবেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এই প্লাস্টিকের কারণে দূষিত হচ্ছে।প্লাস্টিক একটা রাসায়নিক পদার্থ যা বিয়োজন বা কারখানায় প্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় প্রয়োজন। তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক বর্জন করা ও প্লাস্টিক ব্যবহার থেকে বিরত থাকা তাহলেই আমরা খুব সহজে আমাদের পরিবেশ কে দূষণ মুক্ত করতে পারবো।

    Reply
  164. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।প্লাস্টিক দূষণে আমাদের কি করণীয় সেই বিষয়ে এই কনটেন্টে খুব সুন্দরভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  165. পরিবেশ দূষণের অনেক গুলো কারনের মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ একটি অন্যতম কারণ তাই আমাদের উচিত যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্লাস্টিক ব্যবহার রোধ করা। লেখক খুব সুন্দর করে কন্টেন্টিতে প্লাস্টিকের খারাপ দিক তুলে ধরেছেন এজন্য লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  166. পরিবেশ দূষণের অনেক গুলো কারণ আছে এর মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ এর অন্যতম একটি কারণ।‌ প্লাস্টিক দূষণ এর কারনে পরিবেশের অনেক ক্ষতি হয়। এই ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করতে হবে। উপরের কনটেন্টটিতে খুব সুন্দর ভাবে লিখে বুঝানো হয়েছে কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা যায় । তাই লেখক কে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর কনটেন্ট লেখার জন্য। এটা পড়ে সকলে উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  167. পরিবেশ দূষণের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ মারাত্মক ভাবে বেড়ে চলছে এটা একটা উদ্বেগের বিষয়, ধন্যবাদ এই নিয়ে কন্টেন্ট লেখার জন্য।।

    Reply
  168. কন্টেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণে আমাদের করণীয় সম্পর্কে বলা হয়েছে।

    Reply
  169. প্লাস্টিকের ব্যবহারে পরিবেশ ও মানব স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। প্লাস্টিকের জিনিসপত্র হাজার বছর ধরেও পঁচে না। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এমন অনেক পণ্যের মধ্যে বহুল ব্যবহৃত একটি হচ্ছে প্লাস্টিকের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র। পলিথিন, বাচ্চাদের খেলনা, পলিব্যাগ, প্রসাধনী কৌটা ইত্যাদি। প্লাস্টিক মানব শরীরের জন্য ভয়ংকর। আকারের উপর ভিত্তি করে মাইক্রো-মেসো, অথবা ম্যাক্র্ো বর্জ্য এই তিন ভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়। প্লাস্টিক দূষণ বিভিন্ন উৎস থেকে উদ্ভব হয়।
    পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহ্ত প্লাস্টিক পণ্য যএ তএ না পেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  170. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  171. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা অপচনশীল এবং তা পরিবেশের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। এই প্লাস্টিক পরিবেশের কি কি ক্ষতি করে এবং এই ক্ষতিকর প্লাস্টিক দূষণরোধে আমাদের করণীয় কি তা এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  172. পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না।প্লাস্টিক পরিবেশে বর্জ্য হিসেবে থাকে৷ফলে প্লাস্টিক দূষণ সৃষ্টি হয়। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। প্লাস্টিকের মধ্যে থাকা স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। তা্ই প্লাস্টিক দূষণ রোধ সময়ের দাবি।আর প্লাস্টিক দূষণ রোধে করণীয় বিষয় সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য রয়েছে এই লেখনিটিতে।

    Reply
  173. এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে বলা হয়েছে।এটি অবশ্যই সকলকে পড়া উচিত।

    Reply
  174. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক ব্যবহারের কারণে আমাদের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকবো তত আমাদের পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবে, দেশ হয়ে উঠবে আরও সুন্দর। এই প্লাস্টিক পরিবেশের কি কি ক্ষতি করে এবং এই ক্ষতিকর প্লাস্টিক দূষণরোধে আমাদের করণীয় কি তা এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    Reply
  175. নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  176. পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  177. পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  178. পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে ।
    কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  179. পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে ।
    কন্টেন্ট টি আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  180. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে।
    আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  181. আমাদের আশেপাশের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হয়।যার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ।যার ফলে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি মানবদেহের ও ক্ষতি হচ্ছে।যার কারণে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা খুব জরুরি।পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে।সবাই সচেতন হলে প্লাস্টিক দূষণ দূর করা সম্ভব।
    কন্টেন্ট টির লেখক কন্টেট টি তে প্লাস্টিক দূষণের প্রতিকার সম্পের্ক লিখেছে।যা সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply
  182. আমাদের গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশকে বাচাতে হলে অবশ্যই পরিবেশ দূষণ করে এমন পদার্থ সম্পর্কে জানতে হবে। তার মধ্যে একটি হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক মাটিতে ফেললেও পঁচে না। যার কারণে এটি মারাত্নক রুপ নেয়। তাছাড়া এই প্লাস্টিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। পরিবেশের সাথে সাথে এটি মানবদেহের ও ক্ষতি করে থাকে। সুতরাং আমাদের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা।

    Reply
  183. পরিবেশ দূষণের জন্য অন্যতম প্রধান কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। “প্লাস্টিক দূষণ ” বিভিন্ন উৎস থেকে উদ্ভূত হয়। একক-ব্যবহারের প্লাস্টিক আইটেম যেমন ব্যাগ, বোতল এবং প্যাকেজিং সামগ্রীর ব্যাপক ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। পরিবেশ দূষণ কমাতে হলে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যেখানে সেখানে না
    ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।

    Reply
  184. প্লাস্টিক দূষণ এর ফলে পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে। উপরের কন্টেটটিতে লেখক প্লাস্টিক দূষণ এবং প্লাস্টিক দূষণের প্রতিকার সম্পের্ক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  185. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। আমাদের পরিবেশ রক্ষার জন্য প্লাস্টিকের বিকল্প পন্য ব্যবহার করতে হবে।প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করতে হবে।এই আর্টিকেলটিতে প্লাস্টিকের ব্যবহার কিভাবে কমানো যায় সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে

    Reply
  186. আমাদের আশেপাশের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হয়।যার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ।যার ফলে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি মানবদেহের ও ক্ষতি হচ্ছে।তাই প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা খুব জরুরি।আমাদের পরিবেশ রক্ষার জন্য প্লাস্টিকের বিকল্প পন্য ব্যবহার করতে হবে।প্লাস্টিকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করতে হবে।এই আর্টিকেলটিতে প্লাস্টিকের ব্যবহার কিভাবে কমানো যায় সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।কন্টেন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ধন্যবাদ লেখককে এতো সুন্দর একটা লেখনী লেখার জন্য।

    Reply
  187. পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব। যা আমাদের খুবই জরুরী ।

    Reply
  188. পরিবেশ দূষণের যে সকল কারণগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিকের অতিরিক্ত ব্যবহার। আমরা যদি আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে চাই তাহলে প্লাস্টিকের ব্যবহার বাদ দিতে হবে।

    Reply
  189. প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে বাংলায় চমৎকার একটি লেখা। নিবন্ধটিতে লেখক খুব সুন্দরভাবে প্লাস্টিক দূষণ এর কারণ, পরিবেশ ও প্রাণিজগতের উপর প্লাস্টিক এর বিরুপ প্রভাব, প্লাস্টিক দূষণ কমানোর বিভিন্ন কার্যকরী উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তথ্যবহুল এ লেখাটি সাধারণ পাঠককে প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে যেমন সচেতন করবে, সেই সাথে অনেক শিক্ষার্থীরা যারা পাঠ্যবই এর বাইরে প্লাস্টিক দূষণ এবং এর থেকে উত্তরণ এর উপায় নিয়ে জানতে চান তাঁরাও অনেক মূল্যবান তথ্য পাবেন নিবন্ধটি পড়লে। পরিশেষে লেখককে ধন্যবাদ জানাই প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে তাঁর এই তথ্যবহুল লেখাটির জন্য।

    Reply
  190. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।

    তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।

    Reply
  191. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম।এর ফলে আমাদের এর পরিবেশের যেমন ক্ষতিকরে তেমন মানবদেহের ক্ষতিসাধন করে। আমাদের সকলের উচিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার করা।
    প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ আকারের উপর ভিত্তি করে, মাইক্রো-, মেসো-, অথবা ম্যাক্রোবর্জ্য এই তিনভাগে প্লাস্টিক দূষণকে শ্রেণীকরণ করা হয়।এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং অন্যান্য ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। কনটেন্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে এবং লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি কনটেন্ট উপস্থাপনের জন্য।

    Reply
  192. বর্তমানে কম-বেশি আমরা সকলেই পরিবেশ দূষণ সম্পর্কে জানি। প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে অনেকেই আমরা অবগত নই। প্লাস্টিক দূষণের মাত্রা বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্কদের জন্য ক্ষতিকর। প্লাস্টিক প্রোডাক্ট তৈরিতে এমন কিছু ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা হয় যা সকল প্রাণীর জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ । প্লাস্টিক দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে দৈনন্দিন ব্যবহার্য পলিথিন, বিভিন্ন প্লাস্টিকের বোতল জাত খাবার, শিশুদের খেলনা, বেলুন ইত্যাদি। এই দ্রব্য গুলো কোন অবস্থাতেই পচনশীল নয়। নিম্নের কন্টেন্টই প্লাস্টিক দূষণের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্লাস্টিক দূষণের অপকারিতা সম্পর্কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এত সুন্দর একটি কনটেন্ট উপস্থাপন করার জন্য লেখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ। বিস্তারিত জানতে নিম্নের লিংকটি ভিজিট করুন।

    Reply
  193. নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে।প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।সুধু পরিবেশের ক্ষতি করে না এটি মানবজীবনের জন্যও অত্যান্ত ক্ষতি কর।এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো, পুনর্ব্যবহার করা, এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যবহার করা। সচেতনতা বৃদ্ধি, সরকারি নীতি প্রয়োগ, এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা প্লাস্টিক দূষণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারি।লেখককে ধন্যবাদ জনসচেতনতামূলক এই লেখাটার জন্য।

    Reply
  194. পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান গুলো প্লাস্টিক দ্রারা দূষিত হচ্ছে। এই কনটেন্টটিতে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়গুলো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন।

    Reply
  195. পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক দূষণ।দেশের এক তৃতীয়াংশ প্লাস্টিকের আবর্জনায় ভর্তি। প্লাস্টিক দ্বারা শুধু পরিবেশ ক্ষতি হচ্ছে না পাশাপাশি মানবজীবনও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে বিকল্প কিছু উৎপাদনের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ ও মানবজীবন রক্ষার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে।এই আর্টিকেলে কিভাবে প্লাস্টিক দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  196. প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। তাই একে “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ” হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। তাই প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। এ আর্টিকেলে লেখক সুন্দরভাবে বলে দিয়েছে প্লাস্টিক দূষণ কি, প্লাস্টিক দূষণ কত প্রকার ও কি কি, প্লাস্টিক দূষণের অপকারিতা, কিভাবে আমরা প্লাস্টিক দূষণ রোধ করতে পারি ইত্যাদি। এটি খুবই তথ্যবহুল আর্টিকেল।

    Reply
  197. প্লাস্টিক দূষণ হল পরিবেশ কর্তৃক প্লাস্টিক পদার্থের আহরণ যা পরবর্তীতে যে বন্যপ্রাণ, বন্যপ্রাণ আবাসস্থল, এমনকি মানবজাতীর ওপর বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করে৷ নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ।

    বাংলাদেশে প্রতিদিন আট থেকে নয় লাখ টন “প্লাস্টিক বর্জ্য ” তৈরি হয়, তার মধ্যে শতকরা ৩৬ ভাগ পুনর্চক্রায়ণ, ৩৯ ভাগ ভূমি ভরাট এবং বাকি ২৫ ভাগ সরাসরি পরিবেশে দূষক হিসেবে যোগ হচ্ছে।

    এক গবেষনায় দেখা গেছে, আমেরিকানরা তাদের আবর্জনার মাত্র ৩৫% পুনরায় ব্যবহার করতে পারে। কীভাবে এগুলোকে ব্যবহার করা যায় বা কোন দ্রব্যগুলো পুনব্যবহারযোগ্য তা জেনে ব্যবহার করা উচিত।
    বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি অত্যন্ত সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ্‌। জানুন, সতর্ক হন।

    Reply
  198. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। তাই পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।মাশাআল্লাহ দারুন একটি কনটেন্ট লেখক কে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কন্টেন্ট দেখার জন্য আমাদের পরিবেশ রক্ষায় কনটেন্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কনটেন্টটি পরে সকলে সচেতন হতে পারবে।

    Reply
  199. পরিবেশ দূষণের বিভিন্ন কারণের মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ অন্যতম।বর্তমান সময়ে প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহারের মাত্রা এতো বেশি যে সর্বত্র প্লাস্টিক আবর্জনার স্তূপ দেখা যায়।প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরন করতে প্রচুর সময় লাগে। প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে।প্লাস্টিক শুধু পরিবেশের ক্ষতি করে না এটি মানবজীবনের জন্যও অত্যন্ত ক্ষতিকর।আমাদের পরিবেশ রক্ষার জন্য প্লাস্টিকের বিকল্প পন্য ব্যবহার করতে হবে।এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক পণ্যের ক্ষতিকর দিক ও এর জন্য করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  200. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ অন্যতম। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ।এ দূষণ আমাদের তো ক্ষতি করেই সাথে অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায়।  আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণের কারন, প্রভাব এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  201. প্লাস্টিকের দ্রব্য পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ। এই দূষণ কমাতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।প্লাস্টিকের বিকল্প কিছু ব্যবহার করার চেষ্টা কর‍তে হবে।পরিবেশবান্ধব প্রডাক্ট ব্যবহার করতে হবে।যেখানে সেখানে ফেলে রাখা যাবেনা।একমাত্র সচেতনতাই হতে এই দূষণ কমানোর অন্যতম উপায়।

    Reply
  202. আমাদের দেশে প্রতিদিন আট থেকে নয় লাখ টন “প্লাস্টিক বর্জ্য ” তৈরি হয়, তার মধ্যে শতকরা ৩৬ ভাগ পুনর্চক্রায়ণ, ৩৯ ভাগ ভূমি ভরাট এবং বাকি ২৫ ভাগ সরাসরি পরিবেশে দূষক হিসেবে যোগ হচ্ছে। প্লাস্টিকের দ্রব্যাদি মূলত জীবাস্ম জ্বালানি (পেট্রোলিয়াম অয়েল) থেকে পলিমার হিসেবে তৈরি করা হয়। তবে প্রস্তুতকালে নানা রকম সংযোজনকারী জৈব যৌগ যোগ করা হয়। পরিবেশে “প্লাস্টিক বর্জ ” নানা রকম মারাত্মক বিপজ্জনক জৈব যৌগ নিঃসরণ করে।প্লাস্টিক দূষণ ” বিভিন্ন উৎস থেকে উদ্ভূত হয়। একক-ব্যবহারের প্লাস্টিক আইটেম যেমন ব্যাগ, বোতল এবং প্যাকেজিং সামগ্রীর ব্যাপক ব্যবহার প্লাস্টিক দূষণের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। এই আইটেমগুলি প্রায়শই একক ব্যবহারের পরে ফেলে দেওয়া হয়, যা ল্যান্ডফিল, জলাশয় এবং এমনকি মহাসাগরগুলিতেও জমা হয়।

    “প্লাস্টিক দূষণের “ আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস হল অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা, যার ফলশ্রুতিতে অনুপযুক্ত নিষ্পত্তি এবং ময়লা ফেলা হয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। মোটকথা, প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, মানুষকে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে। পরিবেশ দূষণ রোধে প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে এবং ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্য যেখানে সেখানে না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন ।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত “প্লাস্টিক-দূষিত ” পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  203. “প্লাস্টিক দূষণের” দ্বারা আমাদের এই সুন্দর পরিবেশ যেভাবে দূষিত হচ্ছে আর এই জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী। এই আর্টিকেলটিতে প্রতিটি পয়েন্ট খুব সুন্দরভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আমরা আরও সচেতন হতে পারবো। এই পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

    Reply
  204. নিয়মিত প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিবেশে প্লাস্টিক দূষণের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। প্লাস্টিক বজ্র পরিবেশে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে। মাটি পানি বায়ু প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত হচ্ছে এছাড়া প্লাস্টিকের স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে যা মানব দেহে তৈরি করে ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি। তাই পরিবেশ দূষণ রোধ করতে হলে এবং নিজেকে ভালো রাখতে হলে প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সবাইকে তৎপর হতে হবে।

    Reply
  205. পরিবেশ দূষণের অনেকগুলো কারণ এর মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ অন্যতম। প্লাস্টিকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং মানুষের অসেচনতা প্লাস্টিক দূষণের অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার পরিবেশের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে কেননা প্লাস্টিক একটি “অবিয়োজনযোগ্য পদার্থ”। এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর ভাবে প্লাস্টিক দূষণের কারণ, প্লাস্টিক দূষণের প্রভাব এবং প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহারের উপায় গুলো বর্ণনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলে বর্ণিত উপায় গুলো মেনে চললে আমরা খুব দ্রুতই প্লাস্টিক দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে পারবো।

    Reply
  206. পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হল প্লাস্টিক। কারণ প্লাস্টিক মাটির সাথে মিশে না। তাই পরিবেশ দূষণ করে। প্লাস্টিকের বিকল্প কিছু ব্যবহার করলে পরিবেশ দূষণ কমে আসবে।

    Reply
  207. বর্তমানে আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হচ্ছে তার মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ উল্লেখযোগ্য। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এছাড়া প্লাস্টিকের স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে যা মানব দেহে তৈরি করে ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহার্য। লেখককে ধন্যবাদ এত সুন্দর করে প্লাস্টিক দূষণ রোধ উপায় গুলো
    তুলে ধরার জন্য ।

    Reply
  208. প্লাস্টিক দূষণ আমাদের পরিবেশ এবং স্বাস্থ্য উভয়ের জন্যই একটি বড় হুমকি। এটি মাটি, পানি, এবং বায়ুতে স্থায়ী ক্ষতি করে, যা পরবর্তীতে বন্যপ্রাণী এবং মানুষের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। প্লাস্টিকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কারণে ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। আমাদের উচিত প্লাস্টিক ব্যবহারে সচেতন হওয়া এবং পরিবেশকে রক্ষা করার জন্য এর বিকল্প ব্যবহার করা।

    Reply
  209. প্লাস্টিকের মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি হয়, কিভাবে এ দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে এ কন্টেন্টে টিতে চমৎকার আলোচনা করা হয়েছে।

    Reply
  210. পরিবেশ দুষনে প্লাস্টিক দ্রব্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।তাই আমাদের উচিত প্লাস্টিক এর ব্যবহার কমিয়ে দেওয়া এবং যেখানে সেখানে প্লাস্টিক না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা।

    Reply
  211. প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশ দূষণের অনেক কারন গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি কারণ। আমাদের সকলের সুস্থতার ক্ষেত্রেও এটি হুমকির বিষয়। প্লাস্টিক এর ব্যবহার কমিয়ে কিভাবে আমরা আমাদের পরিবেশকে বসবাস এর যোগ্য করে তুলতে পারি তা বিস্তারিত ভাবে নিচের আর্টিকেল টিতে পরিপূর্ণ ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এবং পাশাপাশি অন্যান্য টিপস ও দেয়া হয়েছে যাতে করে আমরা আমাদের পরিবেশ কে রক্ষা করতে পারি।

    Reply
  212. প্লাস্টিক দূষন পরিবেশকে নানা ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে,বন্যপ্রাণী সহ মানবজীবনে বড়ই হুমকি স্বরুপ। প্লাস্টিক অপচনশীল যে কারনে মাটির উর্বরতা কমিয়ে দেয়।পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে এবং মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি। প্লাস্টিক পদার্থটি পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে।প্লাস্টিক দ্রব্য ব্যবহার কমিয়ে আনার ব্যাপারে সচেতন হওয়া ,এই পণ্য যত্রতত্র না ফেলে এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন যে, আমরা যত দ্রুত সম্ভব প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখা এবং পরিবেশ সুন্দর রাখা চেষ্টা করা।ধন্যবাদ লেখককে গুরুত্বপূর্ণ লেখেনির জন্য।

    Reply
  213. প্লাস্টিক দূষণ আমাদের পরিবেশের জন্য একটি মারাত্মক হুমকি, যা শুধু বন্যপ্রাণী ও তাদের আবাসস্থলকেই নয়, বরং মানবস্বাস্থ্যকেও ঝুঁকিতে ফেলে। প্লাস্টিকের অবিয়োজনযোগ্যতা ও এর ক্ষতিকর রাসায়নিক প্রভাব দূষণের মাত্রাকে বাড়িয়ে তুলছে। তাই আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশ রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে। ছোট পদক্ষেপগুলোই পারে বড় পরিবর্তন আনতে।
    ধন্যবাদ।

    Reply
  214. আমাদের দৈনন্দিন ব্যাবহার করা সবচে কমন জিনিস হচ্ছে প্লাস্টিক। হতে পারে তা একটি ব্যাগ কিংবা পানির বোতল। কিন্তু সঠিক ভাবে তা আমরা ব্যবহারের পর কিভাবে ফেললে পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবে তা অধিকাংশ মানুষআমরা জানিনা। আর্টিকেলে খুব সুন্দর ভাবে আমাদের করণীয় বিষয়ে লিখা আছে। লেখক কে ধন্যবাদ।

    Reply
  215. প্লাস্টিক পদার্থটি কোনোভাবেই পরিবেশ ও মানবজীবনের জন্য উপকারী নয়। বরং এর ব্যবহারে পরিবেশ যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তাতে এর বড় ধরনের মাশুল দিতে হচ্ছে মানুষকে। প্লাস্টিক দূষণে কি করা উচিত সেগুলো সুন্দর করে বলা হয়েছে এখানে।

    Reply
  216. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বহুল ব্যবহৃত পদার্থটি হলো প্লাস্টিক। কিন্তু এই পদার্থের ব্যবহার কতটা ভয়াবহ তা আমরা অনেকেই জানিনা। পরিবেশের সাথে মানবজীবনেও এর ক্ষতিকর প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। উপরোক্ত কনটেন্ট থেকে আমরা এর ভয়াবহতা এবং এর ব্যবহার থেকে নিজেকে বিরত রাখার অনেক উপায় সম্পর্কে জানতে পারবো।

    Reply
  217. প্লাস্টিক রিসাইকলিং আমাদের দেশে তেমন হয়ই না। একটা লিখা দেখেছিলাম বঙ্গোপসাগরের নিচে এত প্লাস্টিক যা আমাদের অনুমানের বাইরে। এগুলো কি শুধু মাছের আর উদ্ভিদের জন্য ক্ষতিকর? সব স্টেজ ঘুরে প্লাস্টিক কণা ঘুরে আমাদের পেটেই আসছে।

    Reply
  218. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্লাস্টিক একটি বহুল ব্যবহৃত পণ্য।তবে এটি আমাদের পরিবেশের জন্য এবং সেই সাথে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও খুব ক্ষতিকর। আবার প্লাস্টিক ছাড়া পরিবেশ বা দৈনন্দিন জীবন কল্পনাও করা যায় না।তাহলে প্লাস্টিকের ব্যবহারও হবে আবার তা আমাদের স্বাস্থ্যের বা পরিবেশের তেমন কোন ক্ষতি হবে না।
    কন্টেন্ট টি আমাদের প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সম্মোক ধারনা দেবে বলে আমি মনে করি।

    Reply
  219. আমাদের পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষণ হয় তার মধ্যে প্লাস্টিক অন্যতম। প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলা য় আমাদের বেশ কিছু করণীয় রয়েছে তার মধ্যে প্রধান হলো প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো। এছাড়া ও পুনরায় ব্যবহার যোগ্য দ্রব্য ব্যবহার করা। সচেতনতা তৈরি ও বৃদ্ধি করা,সরকারী নীতি প্রয়োগ এবং এবং বেসরকারি উদ্যোগে আমরা প্লাস্টিকের দূষণ কমাতে ভূমিকা রাখতে পারি।

    Reply
  220. প্লাস্টিক দূষণ আজকের বিশ্বের অন্যতম গুরুতর সমস্যা। প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় প্লাস্টিকের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং অনুপযুক্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিবেশকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো দেশে, যেখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টন প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়, সেখানে সচেতনতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। প্রবন্ধে যে সমাধানগুলোর কথা বলা হয়েছে, যেমন শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি, সরকারী নীতিমালা প্রণয়ন এবং পুনঃব্যবহারযোগ্য দ্রব্যের প্রতি উৎসাহ প্রদান—এগুলো বাস্তবায়নে আমরা সবাই একযোগে কাজ করলে প্লাস্টিক দূষণ কমাতে সক্ষম হব। আমাদের এখনই উদ্যোগী হতে হবে, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী রেখে যাওয়াটা কঠিন হয়ে যাবে।

    Reply
  221. প্লাস্টিক তৈরি হয় বিভিন্ন কেমিক্যাল দিয়ে যা পরিবেশের জন্য খুবই ক্ষতিকর। প্লাস্টিক বায়ু, জল ও মাটি, ৩ ধরনের দূষণের জন্যও দায়ী। গবেষণায় দেখা গেছে প্লাস্টিক ৫০০ বছরেও মাটির সাথে মিশে না।বিশ্বে প্লাস্টিকের ব্যাবহার খুবই বেড়েছে, যার জন্য পরিবেশ দূষণ ও বেড়েছে।এটি জলবায়ু পরিবর্তনে হিউজ ইফেক্ট ফেলছে।তাই আমাদের প্লাস্টিক দূষণ অবশ্যই কমিয়ে আনতে হবে।অনুচ্ছেদ টি এই বিষয় নিয়েই লেখা।

    Reply
  222. প্রকৃতি থেকে প্লাস্টিক আহরন করা হলেও তা আর কখনোই প্রকৃতিতে মেশে না । এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে স্থলজ, জলজ ও ভূগর্ভস্থ প্রকৃতিক সম্পদ ও প্রাণীকুল । কন্টেন্টে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে কিভাবে আমরা প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারব । প্লাস্টিক পণ্য বর্জন করে বিকল্প কি কি ব্যবহার করা যায় তাও বলা হয়েছে উপরোক্ত কন্টেন্টে। এককথায় খুবই তথ্যবহুল ও জনসচেতনতা মূলক একটি কন্টেন্ট । লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    Reply
  223. প্লাস্টিক বর্জ্য হচ্ছে প্রকৃতির জন্য একটা হুমকি স্বরূপ।প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহারে আসলে আমাদের সকলের সচেতন হওয়া উচিত। এছাড়া ব্যবহারের পর সঠিক ভাবে সংরক্ষণ করার ব্যাপারেও সচেতন হওয়া উচিত। একই সাথে প্লাস্টিক পণ্য রিসাইকেলও করা। পরিবেশ রক্ষার্থে প্লাস্টিক পণ্য আমাদের কমিয়ে ব্যবহার করা উচিত।

    Reply
  224. প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশের জন্য যেমন খারাপ তেমন মানুষের শরীরে প্রবেশ করলেও অনেক মরণব্যাধি তৈরি করতে পারে। আমাদের সকলকে প্লাস্টিক উৎপাদন ও ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

    Reply
  225. আমাদের বর্তমান পরিবেশ দূষণের অন্যতম প্রধান কারণ প্লাস্টিক দূষণ।প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহারে আমাদের সবার সচেতন হতে হবে।এটি পরিবেশের সাথে সাথে আমাদের শরীরের ও অনেক মরণব্যাধি রোগ তৈরি করে।পরিবেশ রক্ষা করার জন্য আমাদের এ পণ্য ব্যবহারে আরো ও সচেতন হওয়া লাগবে।কনটেন্ট লেখককে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি সময়উপযোগী লেখা পোস্ট করার জন্য।

    Reply
  226. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। কিভাবে প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা করা যায় তা এই কন্টেন্ট থেকে জানা যাবে। ইনশাআল্লাহ।

    Reply
  227. নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। পলিথিন ব্যাগ, কসমেটিক প্লাস্টিক, গৃহস্থালির প্লাস্টিক, বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পণ্যের বেশিরভাগই পুনঃচক্রায়ন হয় না। এগুলো পরিবেশে থেকে বর্জ্যের আকার নেয়৷ মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ…ধন্যবাদ

    Reply
  228. সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যই আমাদের সকলের কাম্য। যা কেবল একটি দূষণমুক্ত পরিবেশেই সম্ভব। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় আমরা নিজেরাই আমাদের পরিবেশ দূষিত করছি। আমরা নিজেরাই যে নিজেদের কত বড় ক্ষতি করছি তা বুঝতেছিই নাহ। পরিবেশ দুষণের অন্যতম একটি কারণ হলো বেশি বেশি প্লাস্টিকের ব্যবহার। যা বেশিরভাগ মানুষই ব্যবহার করে থাকে। এজন্য আমাদের প্লাস্টিকের যথাযথ ব্যবহার সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে হবে।
    তাই পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে আমাদের সকলেরই সচেতন হওয়া উচিত। মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য এই কনটেন্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

    Reply
  229. সুস্থ ও সুন্দর জীবন জাপনের জন্য পরিবেশ অন্যতম। পরিবেশ দূষণের একটি কারন হচ্ছে প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষনের কারনে পরিবেষ এবং মানব দেহের ক্ষতি হচ্ছে। আমরা যতদ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যাবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখবো। এই কন্টেন্টিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। এত সুন্দর একটা উপহার দেওয়ার জন্য নেয়া অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  230. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ।এই কন্টেন্টিতে প্লাস্টিকের অপকারিতা এবং ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে। এত সুন্দর একটা উপহার দেওয়ার জন্য নেয়া অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    Reply
  231. প্লাস্টিক যে শুধু পরিবেশ দূষণ করে তা নয় বরং তা প্রাণীকুলের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে প্লাস্টিক আমাদের নিত্যদিনের কাজে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই পরিবেশ দূষণ রোধে প্লাস্টিকের উৎপাদন ও ব্যবহার যত দ্রুত সম্ভব বন্ধ করতে হবে।
    উপরোক্ত কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে আরো বিস্তারিত জানা যেতে পারে।

    Reply
  232. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ‌ উপাদানগুলো যেমন-মাটি,পানি,বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের” প্রধান কারণ। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। প্লাস্টিক দূষণে আমাদের করণীয়-শিক্ষা এবং সচেতনতা, সরকারী নীতি ও প্রবিধান,গবেষণা এবং উদ্ভাবন, এলাকাভিত্তিক কর্মসূচি ইত্যাদি।

    Reply
  233. প্লাস্টিক পন্য পরিবেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতি কর একটি পন্য। বর্তমান সময়ে যত্রতত্র প্লাস্টিক পন্যের ব্যাবহার বেড়েই চলেছে। অথচ এই পন্যটি ভবিষ্যতের পৃথিবীর জন্য কি পরিমানের মারাত্বক হুমকির সৃস্টি করছে তা কয় জনই বা দেখে।

    এই কন্টেন্টটি অত্যন্ত যুগোপযোগী একটি কন্টেন্ট। অসাধারন ভাবে প্লাস্টিক পন্য কত ভাবে কম পরিমানে ব্যবহার করা যায় তার উপায় সম্পর্কে লেখা হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  234. পরিবেশ বিভিন্ন ভাবে দূষিত হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। এজন্য প্লাস্টিক দূষণ রোধ করা প্রয়োজন ।উপরোক্ত কনটেন্ট টি পড়ার মাধ্যমে আরো বিস্তারিত জানা যেতে পারে।অসংখ্য ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  235. পরিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো যেমন- মাটি, পানি, বায়ু প্রতিনিয়ত “প্লাস্টিক দ্বারা দূষিত” হচ্ছে। এছাড়া প্লাস্টিক স্টিরিন নামক ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে, যা মানবদেহে তৈরি করতে পারে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি।আমরা যত দ্রুত প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে নিজেদের বিরত রাখব, তত দ্রুত প্লাস্টিক-দূষিত পরিবেশ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব।এত সুন্দর একটা কন্টেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখককে।

    Reply
  236. বর্তমানে ব্যাপক পরিবেশ দূষণের জন্য দায়ী নানা ধরনের প্লাস্টিক পদার্থ।প্লাস্টিক পদার্থ কত ধরনের হতে পারে, কি কি ধরনের দূষণ ঘটাতে পারে,এর ফলে পরিবেশে কেমন ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে,এ থেকে পরিত্রাণের উপায় কি কি এসকল বিষয় নিয়েই এই কন্টেন্টটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এমন পরিবেশ সচেতন একটি কনটেন্ট লেখার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানাই।

    Reply
  237. পরিবেশ দূষণের জন্য একটি অন্যতম কারন হলো প্লাস্টিক দূষণ। প্লাস্টিক দূষণ এর কারণে পরিবেশের যেমন ক্ষতি হয় তেমনি মানব দেহেরও ক্ষতি হয়। প্লাস্টিক এমন এক রাসায়নিক পদার্থ যা পরিবেশে বিয়োজন অথবা কারখানায় পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ করতে প্রচুর সময় লাগে। নিয়মিত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার “প্লাস্টিক দূষণে ” মাত্রাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষের অসচেতনতাই “প্লাস্টিক দূষণের ” প্রধান কারণ। আমাদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বন্যপ্রাণীরা, সামুদ্রিক প্রাণীরা। আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এই কনটেন্টটিতে প্লাস্টিক দূষণের কারন, প্রভাব এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যা সম্পর্কে ধারণা রাখা সমাজের প্রতিটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    Reply

Leave a Comment

You cannot copy content of this page